আপনার একাউন্ট তৈরী করা হয়েছে। আপনার SITENAME পছন্দতালিকা পাল্টাতে ভুলবেন না কিন্তু! প্রধান পাতা সহ সর্বত্রই ভুলে ভরা এই উইকিবই। কেউ নজর দিচ্ছেন না কেন? ভুল সংশোধনসহ নতুন নতুন অনেক কাজ চলমান রয়েছে। আপনিও অংশগ্রহণ করে বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন। উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ের লিঙ্কটিকে ত্রুটিমুক্ত করে বাংলা ভাষা প্রধান পাতায় পাঠানোর আবেদন প্রধান পাতার উইকবিশ্ববিদ্যালয়ের লিংকটি ক্লিক করলে ওটি আমাদের ত্রুটিপাতায় নিয়ে যায়। আবেদন জানাই টেমপ্লেট:প্রধান পাতা সহপ্রকল্প তে এই এডিট গুলো করার জন্য: এখানে কী ধরনের অবদান রাখা যায়? বিখ্যাত লেখকদের বই পাব ভেবেছিলাম। কিন্তু উল্লেখযোগ্য কোনো বই পাচ্ছি না। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এর কম্পিউটার কৌশল বিভাগ থেকে স্নাতক সম্মাননা লাভ করি ২০০৩ সালে। পরবর্তীতে আমি ঐ বিভাগের প্রভাষক হিসাবে ৬ মাস চাকরী করেছি। উচ্চ শিক্ষার্থে আমি ২০০৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসেছি। বর্তমানে আমি তৃতীয় বর্ষের পি এইচ ডি ছাত্র। ভিজ্যুয়াল বেসিক বা Visual BASIC আমেরিকার মাইক্রোসফট করপোরেসন এর চিত্র ভিত্তিক এবং ঘটনা নির্ভর (Event Driven) কমপিউটার প্রোগ্রামিং ভাষা। এই ভাষা উইন্ডোজ চালিকা পরিবেশ (Windows operating System) এর জন্য তৈরী করা হয়েছে। [[মাইক্রোসফট এর তৈরী বেসিক প্রোগ্রামিং ভাষা]]র চিত্র ভিত্তীক রূপ। নবীন্ দের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় একটি প্রোগ্রামিং ভাষা]]। খুব দ্রূত চিত্র ভিত্তীক প্রোগ্রামিং করার জন্য ভিজুয়াল বেসিক তুলনাহীন। বতমানে এই ভাষার ২০১৫ সংস্করন বাজারে পাওয়া যায়। মাইক্রোসফট ভিসুয়াল বেসিক ১৯৯১ সালের ২০ ই মার্চ সর্বপ্রথম বাজারে আসে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমি জ্যোতি আসল নাম আব্দুল্লাহ মোহাম্মাদ মাঞ্জুরুল ইসলাম বয়স এখন ২৩। পরাশোনা করছি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এ উইকিবুকে প্রবেশ করেছি এপ্রিল ১৭, ২০০৬, রাত ২:১৫ এ। আমার বাবার নামঃ মোঃ নজরুল ইসলাম বড় ভাইঃ আব্দুল্লাহ মোহাম্মাদ মুন্তাসিরুল ইসলাম (জয় পারিবারিক স্থানঃ হোগলাগাঁও, শ্রীনগর, মুন্সিগঞ্জ, বাংলাদেশ। আমার নাম আব্দুল্লাহ আল মামুন। পেশাগতঃ টেলিকম ক্লাঊড কম্পিউটিং ডিজাইন ব্যক্তিগতঃ মানুষের অসুখ জনিত জীন গুলির বাংলা ভাষান্তর এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: পুরো নাম খান মুহাম্মদ বিন আসাদ, তবে শুধু খান আসাদ ব্যবহার করি, যদিও ডাকনাম মুহাম্মদ। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বর্তমানে গ্রিক ভাষায় মোট ২৪ টি বর্ণ রয়েছে যার মধ্যে ৭ টি স্বরবর্ণ এবং ১৭ টি ব্যঞ্জণবর্ণ। ! width="150 ইংরেজি নাম (বাংলা লিপিতে) | colspan="3" width="300 সিগমার একটি বিশেষ ছোট হাতের রুপ রয়েছে যা কেবল শব্দের শেষে ব্যবহৃত হয়। উভয় ছোট হাতের অক্ষরেরই কার্যাবলী একই। এক পদ্ধতির একক থেকে অন্য পদ্ধতির একক পরিবর্তন আরবি ভাষা শিক্ষা/বর্ণমালা ও উচ্চারণ]] Special:Statistics NUMBEROFARTICLES বই বা পাঠ্যপুস্তক তৈরি করা জন্য আপনি আমাদের সাহায্য করতে পারেন। স্টাকচারাল কোয়েরি ল্যাঙ্গুয়েজ বা এসকিউএল একটি শক্তিশালি ডাটা প্রসেসিং ভাষা। ডাটাবেজ নরমালাইজেশন কী জিনিস? এক কথায় আসলে উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। তাই বরং আসুন, আমরা বিষয়টি নিয়ে একটু বিস্তারিত আলচনা করি। কোনো কিছুকে নরমালাইজ করার অর্থ হচ্ছে সেটিকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসা। তো ডাটাবেজের ক্ষেত্রে এই নরমালাইজেশনের অর্থ হচ্ছে ডাটাবেজকে এমন অবস্থায় নিয়ে আসা যেন ডাটা রিডানডেন্সি না থাকে এবং ডাটা ইন্টিগ্রিটি বজায় থাকে। এই যে এখন আবার নতুন দুটো জিনিস চলে এল, ডাটা রিডানডেন্সি ও ডাটা ইন্টিগ্রিটি। এগুলো আবার কী জিনিস? ডাটা রিডানডেন্সি শব্দের অর্থ হচ্ছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত। আমাদের ডাটাবেজ ডিজাইনের সময় একটি ব্যাপারে লক্ষ রাখতে হবে যেন আমরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত ডাটা না রাখি। অনেক সময়ই একই ডাটা বারবার বিভিন্ন টেবিলে এমনভাবে আসে, যেখানে টেবিলগুলো একটু অন্যভাবে ডিজাইন করলেই অনেক ডাটা বেঁচে যেত। ডাটাবেজ নরমালাইজ করার মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত করি যে ডাটাবেজে রিডানডেন্ট ডাটা থাকছে না। ডাটা ইনটিগ্রিটি শব্দের অর্থ হচ্ছে শুদ্ধতা। অনেক সময় ডাটাবেজে বিভিন্ন কারণে (হার্ডওয়্যারের ত্রুটি কিংবা সফটওয়্যারের সমস্যা বা ডাটাবেজ ডিজাইনের সমস্যা) ডাটায় ভেজাল ঢুকে যায়। এই ভেজাল আবার কী জিনিস? ধরা যাক কোনো একভাবে হিসেব করলে একজন শিক্ষার্থীর মোট নাম্বার হয় ৫৪৬, আবার আরেকভাবে (যেমন অন্য কোনো টেবিল থেকে ডাটা নিয়ে) হিসেব করলে মোট নাম্বার হয় ৫৫৫। তার মানে ডাটাতে ভেজাল ঢুকে গিয়েছে বা ডাটা তার শুদ্ধতা হারিয়ে ফেলেছে। নরমালাইজেশন করলে ডাটার শুদ্ধতা বজায় থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায় অনেক। এই কথাটা কি করে লিখবে পাঠকরা তো মনে হয় বিভ্রান্তিতে পরবে । আমার মনে হয়, প্রথমে কি tools ব্যবহার করবে সেই ব্যপারে আলোচনা করা দরকার । এখানে কি বই লেখা যায়? নতুন আবেদন এই পরিচ্ছেদে যোগ করুন। নিচের বক্সে ‘উইকিবই:প্রশাসক হওয়ার আবেদন/’ অংশের পর আপনার ব্যবহারকারী নাম লিখুন ও ‘প্রশাসকত্বের জন্য আবেদন’ বোতামে ক্লিক করুন। এর পর নতুন তৈরি হওয়া পাতায় আপনার আবেদন যোগ করতে নিচের ফর্মটি ব্যবহার করুন ও নির্দেশনা অনুযায়ী তা পূরণ করুন। সবশেষে পাতাটির লিংক nowiki উইকিবই:প্রশাসক হওয়ার আবেদন/আপনার ব্যবহারকারী নাম nowiki ফরম্যাটে এই পাতার সবশেষে যোগ করুন। আমার নাম ফজলে রাব্বি দায়ীন । আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র। * নতুন বই শুরু করার আগে দেখে নিন এই বিষয়ের কোনো নিবন্ধ ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে কি না। বাঁয়ের অনুসন্ধান বাক্সে বইয়ের শিরোনাম লিখে "চলো"-তে ক্লিক করুন। উইকিবই যদি কিছু খুঁজে না পায় তবে জানাবে এবং আপনার দেয়া শিরোনামটি একটি লাল রঙের লিংকে দেখতে পাবেন (যা দেখে বোঝা যাবে নিবন্ধটি নেই)। লাল এই লিংকটিতে ক্লিক করলেই বই শুরু করতে পারবেন। * নতুন বই শুরু করা কি আদৌ প্রয়োজন? অনেক সময় বইয়ের বিষয়-সংশ্লিষ্ট কোন পুরনো একটি বইতেই একটি নতুন পরিচ্ছেদে আপনি বিষয়বস্তু যোগ করতে পারেন। যদি আপনার কাঙ্ক্ষিত বিষয়ের বইটি খুঁজে না পান, তবে নিচের ঘরটিতে নতুন বইয়ের শিরোনামটি লিখে বই শুরু করুন বোতামে ক্লিক করুন, উইকিবই আপনাকে বইটি লেখার পাতায় নিয়ে যাবে৷ "নতুন বই শুরু করুন" এ ক্লিক করার মাধ্যমে আপনি এমন এক পৃষ্ঠায় প্রবেশ করবেন যাতে উল্লেখিত শিরোনামের উপর আপনি লিখতে পারবেন। এ ধরণের পৃষ্ঠাকে "সম্পাদনা পৃষ্ঠা" বলা যেতে পারে। একটি নতুন বই তৈরির সময় মনে রাখবেন * আপনি যে শিরোনাম দিয়েছেন তা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বইয়ের শিরোনাম তা ই হবে। * যদি নিবন্ধটির শিরোনাম কোন বিদেশী নামের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণের মাধ্যমে দিতে হয়, তবে সেক্ষেত্রে উইকিবই:বিদেশী শব্দের বাংলা প্রতিবর্ণীকরণ এ উল্লিখিত নিয়মগুলো মেনে চলছে কি না দেখে নিন। উইকিবইয়ের একটি পৃষ্ঠা সম্পাদনা করা খুবই সহজ । যদি আপনি উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনা করায় অভ্যস্ত থাকেন তবে নতুন কিছু বলার নেই তবে উইকিবইয়ে যদি আপনি সর্বপ্রথম প্রবেশ করে থাকেন তবে এই সহায়িকা আপনার কাজে লাগবে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: অন্যান্য তথ্যের জন্য উইকিবই:কপিরাইট দেখুন। বাংলা উইকিবই অনলাইনে যাত্রা শুরু করে জুন মাস ২০০৫ সালে। উইকিবই অত্যন্ত উন্নয়নশীল মুক্ত প্রকল্প, যা আপনাদের মতো লোকদের অবদানেই গড়ে উঠেছে। সুতরাং, সম্পূর্ণ স্বাচ্ছন্দ্যে এতে বিদ্যমান নিবন্ধগুলো সম্পাদনা করে উন্নত করুন অথবা নতুন বই শুরু করুন। উইকিবই:নীতিমালা ও নির্দেশাবলী সম্প্রদায় কর্তৃক দ্রুত উইকিবইয়ের সর্বত্র ঘুরে দেখতে চাইলে সাহায্য:সহায়িকা পাতায় ঘুরে আসা উচিৎ হবে। আপনি আরও দেখতে পারেন আমরা বইসমূহ তৈরিতে অবদানকারীদের মূল্যায়ন করি। উইকিবুকিয়ানরা আপনাকে উইকিবই প্রকল্পে অংশগ্রহণ করার জন্য সাহায্য করতে নিম্নোক্ত প্রবন্ধগুলো লিখেছেন: উইকিবই ছাড়াও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন আরও বেশ কিছু বহুভাষিক ও উন্মুক্ত প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে। রুশ ভাষা শিক্ষায় স্বাগত। এই উইকিবইটি নিচের অধ্যায় ও উপ-অধ্যায়গুলিতে ভাগ করে সাজানো হয়েছে। ক্রম অনুসারে পড়লে সুফল পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। রুশ বর্ণমালায় ৩৩টি অক্ষর আছে। বর্ণমালা হচ্ছে কোন ভাষার লেখার হাতিয়ার। সাধারণত একটি বর্ণ ভাষাটির একটি ধ্বনিকে নির্দেশ করে। তবে এ কথা পুরোপুরি প্রযোজ্য নয়। অবস্থাভেদে একই বর্ণ একাধিক ধ্বনি নির্দেশ করতে পারে। অর্থাৎ ধ্বনি হচ্ছে যা মুখে উচ্চারণ করি আর বর্ণ হচ্ছে যা লিখি বা টাইপ করি, এবং এই দুইটি একই জিনিস হতেও পারে, না-ও হতে পারে। আমরা এই বইতে রুশ বর্ণমালার অর্থাৎ লিখন পদ্ধতির ক্রম ধরে নয়, বরং রুশ ধ্বনিকে ভিত্তি করে একটু অন্যভাবে রুশ ধ্বনিগুলি সম্পর্কে আলোচনা শুরু করব। আমরা সাধারণত নতুন একটি ভাষা শেখার সময় বর্ণমালার সবগুলি বর্ণ একবারে মুখস্থ করে শিখি। কিন্তু এখানে আমরা প্রথমে অল্প কয়েকটি স্বর ও ব্যঞ্জনধ্বনি ও তাদের বর্ণ নিয়ে শুরু করব, এগুলি কী করে উচ্চারণ করতে হয় শিখব, এবং এগুলি দিয়ে সরল শব্দ ও বাক্য তৈরি করা শিখব। তারপর নতুন আরেকটি পাঠে যাব, যাতে আগের ধ্বনিগুলির সাথে আরও কিছু স্বর ও ব্যঞ্জন যোগ হবে এবং এভাবে প্রতি পাঠে অল্প কিছু ধ্বনি আগের ধ্বনিগুলির সাথে যোগ হতে হতে একেবারে শেষে গিয়ে আমরা সবগুলি ধ্বনি শিখে ফেলব। এভাবে শেখানোর উদ্দেশ্য আপনাকে রুশ ভাষার সবগুলি ধ্বনি একেবারে গেলানোর চেষ্টা না করে, রুশ ধ্বনি উচ্চারণের সরল থেকে জটিল ব্যাপারগুলিতে ধীরে ধীরে উত্তরণ করিয়ে দেয়া। আমরা এই পাঠে রুশ ভাষার নিচের ধ্বনিগুলি আলোচনা করব। * চারটি স্বরধ্বনি, যেগুলির লিখিত রূপ হল: А Э О У * পাঁচটি ব্যঞ্জনধ্বনি, যেগুলির লিখিত রূপ হল: М Н Р Т Д এই পাঠে আরও যা শিখব * একই রুশ বর্ণ শব্দের মধ্যে অবস্থানভেদে অন্য ধ্বনি হিসেবে উচ্চারিত হওয়া। * ঝোঁক ও তার কারণে ধ্বনির ও অর্থের পরিবর্তন। * উপরের স্বর ও ব্যঞ্জনগুলি ব্যবহার করে কিছু অতি সরল রুশ বাক্য রুশ ভাষার নিজস্ব সুরে বলতে শেখা। স্বরধ্বনিগুলির উচ্চারণ নিচের সারণিতে দেখুন: এখন এই চারটি রুশ স্বরবর্ণ বেশ কয়েকবার করে উচ্চারণ করে পড়ুন, যাতে বর্ণটি দেখলেই এর ধ্বনিটি আপনার মুখে চলে আসে। মনে রাখবেন, ইংরেজির সাথে তুলনা করবেন না। মানব মনের স্বাভাবিক ধর্ম তুলনা করা, কিন্তু এক্ষেত্রে এটা আপনার রুশ ভাষা তাড়াতাড়ি শেখায় বাধা দেবে। বর্ণ দেখলেই যাতে তার ধ্বনিটির উচ্চারণ মুখে এসে পড়ে, সেজন্য দুইভাবে অনুশীলন করুন। প্রথমে বর্ণটি দেখে উচ্চারণ করুন। এরপর বর্ণটি কাগজে লিখে আরেকবার উচ্চারণ করুন। এভাবে প্রতিটি বর্ণের জন্য বেশ কয়েকবার করে অনুশীলন করুন। তাহলে আপনার হাত, বাগযন্ত্র, চোখ ও কান ভাষা শেখার এই চারটি অঙ্গই কাজে লাগবে, এবং আপনি রুশ ভাষা আরও সহজে ও কম ভুল করে শিখতে পারবেন। খাতাতে রুশ লেখার আগে একটা জিনিস বলে নেয়া ভাল। রুশ ভাষার একটা উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল এর ছাপানো রূপ আর হাতে লেখা রূপ কিছুটা আলাদা, এবং এগুলিকে আলাদা করেই ব্যবহার করতে শিখতে হয়। রুশেরা যখন হাতে লেখে, তখন তারা হাতে লেখার রূপটিই ব্যবহার করে, বইয়ে ছাপার অক্ষরের রূপটি ব্যবহার করে না। আপনার বোঝার সুবিধার্থে রুশ বর্ণমালা হাতের লেখায় কেমন দেখায়, তা নিচে দেখাচ্ছি। আপনি যখন রুশ হাতে লিখবেন, তখন কিন্তু বর্ণগুলি উপরের মত করেই লিখবেন, ওয়েবসাইটে বা রুশ বইপত্রে যেভাবে বর্ণগুলি ছাপা থাকে, সেটা নকল করে লিখতে যাবেন না। হ্যাঁ, আপনার মনে হতে পারে যে এটা একটা অতিরিক্ত কাজ; বাংলা কিংবা ইংরেজিতে তো ছাপার অক্ষর হাতে লিখলেই হয়, কিছু যায় আসে না। কিন্তু রুশ ভাষার বেলায় নিয়মটা অন্য রকম। তাই আপনাকে হাতের লেখা ও ছাপার লেখা আলাদা করেই শিখতে হবে। এই উইকিবইটা যেহেতু ওয়েবসাইট, তাই এই বইতে সবকিছু ছাপার অক্ষরেই দেখবেন, কিন্তু যখন আপনাকে কিছু লিখতে বলা হবে, তখন আবার ছাপার অক্ষর নকল করতে যাবেন না। উপরের ছবিটা থেকে দেখে হাতে যেভাবে রুশ লেখে, ঠিক যেভাবে লিখবেন। ব্যঞ্জনধ্বনিগুলির উচ্চারণ নিচের সারণিতে দেখুন: এম, এন, তে, দে এই চারটির উচ্চারণ প্রায় অবিকল বাংলা ম, ন, ত ও দ-এর মত। তবে "এর" বর্ণটি যে "র" শব্দটি দেয় তা বাংলার র-এর চেয়ে একটু ভিন্ন। বাংলা র-কেই যদি আপনি জিহবার ডগাটা আরেকটু কাঁপিয়ে উচ্চারণ করেন (বাংলার চানাচুরওয়ালারা চোঙায় মুখ দিয়ে চানাচুর বলে ডাক দেয়ার সময় শেষের র-টা যেভাবে কাঁপিয়ে চানাচুর-র-র বলে, অনেকটা সেভাবে কাঁপিয়ে, কিন্তু অত লম্বা করে আর অত জোর দিয়ে নয় তাহলেই রুশ "এর"-র "র"-টা পেয়ে যাবেন। এবার ছাপানো ব্যঞ্জনধ্বনিগুলিকে জোরে জোরে নিজেকে শুনিয়ে পড়ুন, তারপর হাতে লিখুন (হাতের লেখার ধরনে তারপর আবার নিজের লেখা জোরে জোরে পড়ুন। এভাবে বেশ কয়েকবার করুন, যতক্ষণ না মনে হয় বেশ স্বাভাবিক লাগছে। এবার আমরা উপরের চার স্বর ও পাঁচ ব্যঞ্জন নিয়ে খুব সহজ কতগুলি রুশ শব্দাংশ ও শব্দ পড়ে উচ্চারণ করা শিখব। প্রথমেই দেখি (ব্যঞ্জন স্বর) এই বিন্যাস। নিচের রুশ শব্দাংশগুলি উচ্চারণ করে করে পড়ুন। * ра рэ ро ру (রা রে রো রু র-টা কাঁপিয়ে উচ্চারণ করুন) এবার দেখি (স্বর ব্যঞ্জন) বিন্যাস। * ар эр ор ур (আর এর ওর উর র-টা কাঁপিয়ে উচ্চারণ করুন) উপরের অনুশীলনের প্রায় সবই অর্থহীন হলেও আমরা একটা অর্থপূর্ণ রুশ শব্দ পেয়েছি он (ওন যার অর্থ "সে (পুরুষ)" এবার ব্যঞ্জন স্বর ব্যঞ্জন এই বিন্যাসের কয়েকটি শব্দ দেখি। উপরেরগুলির মধ্যে অর্থপূর্ণ রুশ শব্দগুলি হল - * там (তাম যার অর্থ "ওখানে" * дом (দোম যার অর্থ "বাড়ি" * тут (তুত যার অর্থ "এখানে" এ পর্যন্ত সহজই মনে হচ্ছে। এবার দেখুন শব্দের শেষ ব্যঞ্জনবর্ণটি যদি д (দে) হয়, তবে কী হয়: অর্থাৎ শেষের দ-টি ত উচ্চারিত হচ্ছে। এটা রুশ বর্ণের শব্দের অবস্থানভেদে ধ্বনি পরিবর্তিত হয়ে যাওয়ার একটি উদাহরণ। ঝোঁক বলতে কী বোঝায়? শব্দের যে অংশে ঝোঁক, সে অংশের ব্যঞ্জন-স্বর যুগ্মটি একটু টেনে, একটু জোর দিয়ে উচ্চারণ করতে হয়। আর যে শব্দাংশে ঝোঁক পড়েনি, সেটা একটু তাড়াতাড়ি ও মৃদু করে উচ্চারণ করতে হয়। যেমন - * мама (মামা এখানে প্রথম ма-তে ঝোঁক হবে। তাই প্রথম ма-টা টেনে ও জোরে, দ্বিতীয় ма-টা হালকা করে উচ্চারণ করতে হবে। বলুন мама মা মা)। ঝোঁকের কারণে о (ও) ধ্বনির আ ধ্বনিতে পরিবর্তন ঝোঁক রুশ ভাষার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। রুশেরা শব্দের কোন অংশ বা সিলেবল জোর দিয়ে বলছে, তার উপর ভিত্তি করে শব্দের অন্য অংশের о (ও) স্বরধ্বনির উচ্চারণ পাল্টে যায়, কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটা শব্দটির লিখিত রূপে সরাসরি প্রকাশ পায় না। উদাহরণ দেখুন, তাহলে ব্যাপারটা আরও পরিষ্কার হবে। এ পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে এক-সিলেবল বিশিষ্ট শব্দে (যেমন он, дом, ইত্যাদিতে) কোন ঝোঁক নেই। কিন্তু দুই-সিলেবলের শব্দে দুইরকম ঝোঁক বিন্যাস দেখা যায়। একটি ঝোঁকবিন্যাসে শব্দের প্রথম সিলেবলে ঝোঁক পড়ে, কিন্তু দ্বিতীয়টিতে পড়ে না। অন্যটিতে শব্দের দ্বিতীয় সিলেবলে ঝোঁক পড়ে, কিন্তু প্রথমটিতে পড়ে না। তাই আপনি যখনই একাধিক সিলেবলবিশিষ্ট কোন রুশ শব্দ শিখবেন, অবশ্যই এর ঝোঁকবিন্যাসটিও ভাল করে মুখস্থের মত করে শিখে নেবেন। তাহলে আপনার রুশ ভাষা শেখা সহজ হয়ে যাবে। ঝোঁকের কারণে শব্দের অর্থের পরিবর্তন একই শব্দের দুই ভিন্ন স্থানে ঝোঁক পড়লে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাকরণিক অর্থ দাঁড়ায়। তাহলে বুঝতেই পারছেন, ঝোঁক রুশ ভাষায় কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার। আপনাকে সঠিক ঝোঁক দিয়ে কথা বলা আয়ত্ত করতেই হবে, নইলে শব্দের অর্থই বদলে যেতে পারে। আমাদের বাংলা ভাষায় ঝোঁকের কারণে শব্দের অর্থের এরকম পরিবর্তন হওয়ার কোন ব্যাপার নেই। তাই এটা আমাদের জন্য একটা নতুন ব্যাপার যা আমাদেরকে যত্ন সহকারে আয়ত্ত করতে হবে। উদাহরণ দেখুন - * дома এখানে শুরুর до-তে ঝোঁক পড়েছে। উচ্চারণ হবে দো মা। এর অর্থ "বাড়িতে"। * дома এখানে শেষের ма-তে ঝোঁক পড়েছে। উচ্চারণ হবে দা মা দো মা নয় কেন বলুন তো?)। এর অর্থ "বাড়িগুলি"। শব্দদুটি লেখার সময় দেখতে একইরকম, অথচ ভিন্ন ঝোঁকে উচ্চারণ করলে এদের উচ্চারণ ও অর্থ দুই-ই পাল্টে যায়। পড়ার সময় বাক্যে এ ধরনের শব্দের উচ্চারণ কেমন হবে, তা আশেপাশের শব্দের সাপেক্ষে শব্দটির অবস্থান ও অর্থ বুঝে নির্ণয় করতে হয়। কিছু সহজ শব্দ ও বাক্য এবার উপরের ৪টি স্বরধ্বনি (а, е, о, у) ও ৫টি ব্যঞ্জন (м, н, р, т, д) নিয়ে গঠিত কিছু অতি সহজ রুশ শব্দ দেখুন। * рад (রাত খুশি (পুরুষবাচক) * дома দো মা বাড়িতে * дома (দা মা বাড়িগুলি * он (ওন সে (পুরুষবাচক) * она (আ না সে (মহিলাবাচক) * оно (আ নো এই (নামপুরুষ, ক্লীব, ইংরেজি it) * Анна আ ন্না রুশ মেয়েদের একটি নাম * рома রো মা রুশ ছেলেদের একটি নাম আপনি এখন অনেকগুলি সহজ রুশ বাক্য তৈরি করতে প্রস্তুত। দেখুন - * это она এই হল সে (মহিলা о-টা কেমন উচ্চারিত হবে?) * это дома এই হল অনেকগুলি বাড়ি (дома-র কোথায় ঝোঁক পড়বে? о-এর উচ্চারণ পরিবর্তন হবে কি?) * мама дома মা বাড়িতে (дома-র কোথায় ঝোঁক পড়বে? о-এর উচ্চারণ পরিবর্তন হবে কি?) * он рад সে (পু) খুশি (পু д-টা কেমন উচ্চারিত হবে?) প্রথম পাঠ এখানে শেষ হল। জার্মান ভাষা শিক্ষার উইকিবইতে স্বাগত। জার্মান মধ্য ইউরোপের একটি ভাষা। ভাষাটি জার্মানি, সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ার সরকারি ভাষা। বংশবিচার করলে জার্মান ভাষা একটি পশ্চিম জার্মানীয় ভাষা। অন্যান্য পশ্চিম জার্মানীয় ভাষাগুলির মধ্যে আছে ইংরেজি ও ওলন্দাজ। এই দুই ভাষার সাথে তাই জার্মান ভাষার অনেক মিল দেখা যায়। আসুন জার্মান ভাষা শেখা শুরু করা যাক। জার্মান ভাষার উচ্চারণ ইংরেজির চেয়ে তুলনামূলকভাবে অনেক সরল। ইংরেজিতে একই স্বর, ব্যঞ্জন বা এগুলির কোন কোন ধরনের সমষ্টি শব্দভেদে ভিন্ন ভিন্ন রূপ ধারণ করতে পারে, যেগুলি আয়ত্ত করা একজন ইংরেজি শিক্ষার্থীর জন্য অত্যন্ত চ্যালেঞ্জের ব্যাপার। জার্মানে সেরকম জটিলতার পরিমাণ অনেক অনেক কম। জার্মান স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি প্রায় সমস্ত শব্দে একই রকমভাবে নিয়ম মেনেই উচ্চারিত হয়। ইংরেজিতে স্বরধ্বনিগুলি ঠিক শুদ্ধ স্বরধ্বনি নয়, প্রতিটি স্বরের ক্ষেত্রেই দেখা সেটি এক স্বরে শুরু হয়ে অন্য এক স্বরে গিয়ে শেষ হয়েছে। জার্মানে এরকম কিছু নেই। জার্মান ভাষার বানান ও উচ্চারণ পদ্ধতি খুবই সুনিয়ন্ত্রিত। আপনি যদি জার্মান বর্ণমালার প্রতিটি বর্ণ ও তার সংশ্লিষ্ট ধ্বনি একবার শিখে নিতে পারেন (এবং সেই সাথে সামান্য কিছু নিয়ম আপনি খুব সহজেই ও খুব তাড়াতাড়ি দেখে দেখেই গড়গড় করে প্রায় শুদ্ধ জার্মান পড়তে ও উচ্চারণ করতে পারবেন। এই ব্যাপারটা ইংরেজি, কিংবা ফরাসির বেলায় এত সহজে খাটে না। ইংরেজিতে দেখুন একই বর্ণসমষ্টি ough কখনো আউ, কখনো অফ, কখনো আফ উচ্চারিত হয় (plough প্লাউ cough কফ enough এনাফ । অন্যদিকে জার্মান শব্দে প্রতিটি বর্ণের জন্য একটি ধ্বনি নির্দিষ্ট আছে, এবং এগুলির প্রত্যেকটিই উচ্চারিত হবে, কোন ব্যতিক্রম ঘটবে না। যেমন ধরুন knöpfe (বোতামগুলি) শব্দটি। এটি উচ্চারণের সময় k-n-ö-p-f-e প্রত্যেকটি বর্ণই উচ্চারিত হবে। জার্মান ভাষার সাথে একটি ব্যাপারে ইংরেজি ভাষার মিল আছে, আর তা হল শব্দের কোথায় ঝোঁক পড়বে, সেই ব্যাপারে। ইংরেজিতে দেখুন শব্দের মূল বা root সিলেবলে ঝোঁক পড়ে। জার্মানেও তাই। যেমন ইংরেজি ও জার্মানের একই অর্থের দুইটি শব্দ পাশাপাশি তুলনা করে দেখুন রুশ ভাষার ধ্বনি শিক্ষার দ্বিতীয় পাঠে স্বাগত। আমরা প্রথম পাঠে ইতোমধ্যে ৪টি স্বরধ্বনি (а. э, о, у) ও ৫টি ব্যঞ্জনধ্বনি (м. н, т, д, р) সম্পর্কে শিখেছি। এই পাঠে আমরা আরও দুইটি স্বরধ্বনি (и এবং ы) ও একটি ব্যঞ্জনধ্বনি (й) সম্পর্কে জানব। এছাড়াও আমরা আগের ব্যঞ্জনধ্বনিরগুলির মধ্যে কয়েকটির তালব্য রূপ সম্পর্কেও জানব। ==ডিএনএ পুর্নগঠন, মেরামত, এবং পুর্নসংযোগ বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: জ্যোতির্বিজ্ঞান (astronomy) মহাবিশ্বে ভ্রাম্যমাণ জ্যোতিষ্কদের বিষয়ে বিজ্ঞান। এই বিজ্ঞান জ্যোতিষশাস্ত্র (astrology) নয়। জ্যোতির্বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞদের বলা হয় জোতির্বিজ্ঞানী (astronomer আর জ্যোতিষশাস্ত্র বিশারদকে বলে জ্যোতিষী (astrologer)। প্রাচীন মিশর (Egypt ভারত, ব্যাবিলন, অ্যাজটেক ইত্যাদি সভ্যতায় গ্রহ, নক্ষত্র ইত্যদির আকাশে অবস্থান পরিবর্তন লক্ষ্য করে লিপিবদ্ধ করা হত। পরবর্তীকালে রোমান-অধিকৃত মিশরের জোতির্বিজ্ঞানী টলেমির পর্যবেক্ষণের উপর নির্ভর করে জোহান কেপলার আধুনিক জোতির্বিজ্ঞানের মূল কয়েকটি সূত্র অনুধাবন করেন। জ্যোতির্বিজ্ঞান (Astronomy) বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যাতে মহাবিশ্বে অবস্থিত সকল বিচ্ছিন্ন এবং অবিচ্ছিন্ন বস্তুসমূহের উৎপত্তি, বিবর্তন, গঠন, দূরত্ব এবং গতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। এর মধ্যে জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান (Astrophysics) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যার উদ্দেশ্য মূলত মহাজাগতিক বস্তুসমূহের গাঠনিক বা বাহ্যিক ধর্ম এবং গঠন নিয়ে আলোচনা করা। জ্যোতির্বিজ্ঞান একটি প্রাচীন বিজ্ঞান হলেও দূরবীন আবিষ্কার ছাড়া এর একটি আধুনিক বিজ্ঞানে পরিণত হওয়া সম্ভব ছিলনা। তাই এর আধুনিকায়নে বেশ দেরি হয়েছে। বিংশ শতাব্দীতে পেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞান দুটি অংশে ভাগ হয়ে গিয়েছে: পর্যবেক্ষণিক জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং তাত্ত্বিক জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান। প্রথমটির কাজ হল উপাত্ত সংগ্রহ করা, যার জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত যন্ত্র তৈরী ও এর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ। দ্বিতীয়টির মূল বিষয় হচ্ছে এই পর্যবেক্ষণগুলোর সাপেক্ষে উপযুক্ত নকশা প্রণয়ন বা কম্পিউটার নকশায় এর রুপদান। বলা যায় তাত্ত্বিক জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানের কাজ হচ্ছে পর্যবেক্ষণলব্ধ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক উপাত্তগুলোকে ব্যাখ্যা করা। জ্যোতির্বিজ্ঞানের পর্যবেক্ষণগুলো বিশুদ্ধ পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন তত্ত্বের প্রমাণেও কাজে লাগতে পারে, যেমন: সাধারণ আপেক্ষিকতা। (ইংরেজি: Probability) বা সম্ভাবনা তত্ত্ব হচ্ছে গণিতের একটি শাখা যেখানে গণনামূলকভাবে কোন ঘটনা বা দৈব পরীক্ষা-এর একটি নির্দিষ্ট ফলাফলে উপনীত হবার সম্ভাবনা বের করা হয়। বিন্যাস ও সমাবেশ-এর গবেষণা সম্ভাবনা নির্ণয়ে কাজে আসে।সম্ভাবনা পরিসংখ্যানের অন্যতম ভিত্তি।কোনো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা পরিমাপ করাই সম্ভাব্যতা। সম্ভাব্যতার সাথে ঘটনার যোগসূত্র প্রচুর। ঘটনা' হলো আমাদের চারপাশে দৃশ্যমান এমন কোনো পরিস্থিতি যার ফলাফল বিদ্যমান। আর 'সম্ভাব্যতা' হলো এমন একটি গাণিতিক হিসাব যা আমাদের ঘটনা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে। সম্ভাব্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা দরকার: সেট, বিন্যাস, সমাবেশ। একটি ঘটনা A-এর সম্ভাবনার সংজ্ঞা এভাবে দেয়া যেতে পারে: ধরা যাক A-এর সম্ভাবনাকে ০ থেকে ১ এর মধ্যে একটি প্রকৃত রাশি দ্বারা প্রকাশ করা যায়, যাকে আমরা লিখি P(A p(A) বা Pr(A)। কোনো ঘটনার সম্ভাবনা ০ হলে তাকে বলি অসম্ভব ঘটনা, এবং কোনো ঘটনার সম্ভাবনা ১ হলে তাকে বলি অবশ্যম্ভাবী ঘটনা। তবে মনে রাখা উচিত, শাব্দিক অর্থের সাথে পারিসাংখ্যিক সংজ্ঞার অর্থের পার্থক্য আছে অসম্ভব ঘটনা ঘটা যেমন অসম্ভব না, তেমনি অবশ্যম্ভাবী ঘটনা নিঃসন্দেহে ঘটবেই এমনটি নাও হতে পারে। এই সংজ্ঞা শুধু বলছে ঘটনাগুলির সম্ভাবনার কথা। এই ধারণাটি 'প্রায় দৃঢ়ভাবে' বলা বক্তব্যের কাছাকাছি। সেক্ষেত্রে A-এর স্বপক্ষে নমুনাবিন্দুগুলি হবে A HH ,HT,TH}। ১৭শ শতকের গণিতবিদ পিয়ের দ্য ফের্মা ও ব্লেজ পাসকালকে সম্ভাবনা তত্ত্বের ভিত্তি স্থাপনকারী গণিতবিদ হিসেবে গণ্য করা হয়, তবে এর পূর্বে জিরোলামো কারদানো এর উপর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। আমার পকেটে কিছু পাঁচ টাকার মুদ্রা আর কিছু এক টাকার মুদ্রা আছে। অজানাভাবে দুটি মুদ্রা তুললে দুটিই এক টাকার মুদ্রা হবার সম্ভাবনা \frac{1}{2 math>। আমার পকেটে তবে সর্বনিম্ন কয়টি মুদ্রা আছে? ধরলাম, আমার পকেটে aটি পাঁচ টাকার মুদ্রা আর bটি এক টাকার মুদ্রা আছে। তবে প্রথম মুদ্রাটি এক টাকার হবার সম্ভাবনা \frac{b}{a+b math>। প্রথমটি এক টাকার মুদ্রা হয়ে থাকলে তা একটি এক টাকার মুদ্রা পকেট থেকে সরে গেছে। তাই, দ্বিতীয় মুদ্রাটি এক টাকার হবার সম্ভাবনা এখন \frac{b-1}{a+b-1 math>। ফলে, অজানাভাবে তোলা দুইটি মুদ্রাই এক টাকার হবার সম্ভাবনা প্রথমটি এক টাকার হবার সম্ভাবনা X প্রথম তোলা মুদ্রাটি এক টাকার মুদ্রা, এই শর্তে দ্বিতীয়টি এক টাকার হবার সম্ভাবনা = খুব সহজ একটা উপায় আমরা এখন সমস্যাটি সমাধান করতে পারি। আমরা a=1 নিয়ে b এর ভিন্ন ভিন্ন মান নিতে পারি, এর পর a=2 নিয়ে b এর ভিন্ন ভিন্ন মান নিয়ে দেখতে পারি, সর্বনিম্ন কোন (a+b) এর জন্য উপরের সম্ভাবনাটি ১/২ হয়। এই প্রচেষ্টা আমরা না করলেও পারতাম, কেননা এক টাকার মুদ্রা মাত্র একটিই হলে (b=1 দুইটি মুদ্রা এক টাকার হবার সম্ভাবনা সাধারণভাবেই শূন্য। অতএব, আমার পকেটে ৪টির কম মুদ্রা থাকতে পারে না। সমস্যা ২ঃ (বক্স ও বল মনে করি আমার কাছে 2 টি বক্স আছে। অপর বক্স এ a সংখ্যক কালো ও b সংখ্যক সবুজ বল আছে। উভয় বক্স থেকে পুনস্থাপন করার মাধ্যমে k সংখ্যক বল তোলা হল , প্রথম বক্স এর থেকে প্রাপ্ত বলগুলো একই বর্ণ যুক্ত হয়ার সম্ভাবনা অপর বক্স থেকে সবগুলা কালো বল পাওার সম্ভাবনার সমান। তাহলে k এর সর্বনিম্ন বাস্তব মান কত? k বার বল তোলা হলে ও পুনস্থাপন করা হলে প্রথম বক্স থেকে একই বর্ণ যুক্ত বল পাওার সম্ভাবনা হবে আবার অপর পাত্র থেকে k বার কালো বল তোলার সম্ভাবনা হবে এটি ফার্মার এর সমিকরন, k>2 হলে স্বাভাবিক সংখ্যা তে এর কোন সমাধান নেই ফলে k এর কোন বাস্তব মান নেই। একশ লোক একটি বিমানে ওঠার জন্য বোর্ডিং লাইন এ দাঁড়ান। প্রতিটি নির্ধারিত আসন এর জন্য একটি বোর্ডিং পাস আছে। বোর্ডে প্রথম ব্যক্তি তার বোর্ডিং পাস হারিরান ফেলেছে ফলে সে একটি এলোমেলো(random) আসন বেছে নেয়। এর পর, প্রতিটি ব্যক্তি তার নির্ধারিত সীট এ আসন গ্রহণ করে এবং অন্য কোন বাক্তির আসন আগে থেকেই পূর্ণ থাকলে সেও একটি এলোমেলো(random) আসন বেছে নেয়। সভায় শেষ ব্যক্তি তার নির্দিষ্ট সীটে বসতে পারার সম্ভাবনা কি? শেষ যাত্রী বসার জন্য 1 টি আসন এ বাকি থাকবে ওই আসন তার অথবা তার নয় অর্থাৎ সে ঠিক আসন এ বসবে কিনা তার জন্য ঘটনা 2 টি যার একটি তে সে সঠিক আসন এ বসবে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, বুয়েট, ব্যাচ ২০০০ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমার নাম রেজওয়ান(Rezwan) হলেও ব্যবহারকারী নাম redgwan. এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[উইকিবই: উইকিবিই কি উইকিবিই কি উইকিশৈশব:উইকিশৈশব উইকিশৈশব [[উইকিবই: নির্বাচিত বই নির্বাচিত বই]] :এখানে আপনি কি সম্পাদনা বা অন্য কোন ভুল দেখছেন? সঠিকটি জানেন! তাহলে ভুলটি নিদিষ্ট করুন এবং সম্পাদনা করুন ! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই মুহূর্তে বাংলা উইকিবইয়ে নিবন্ধ আছে NUMBEROFARTICLES টি
এই মুহূর্তে বাংলা উইকিপিডিয়াতে নিবন্ধ আছে NUMBEROFARTICLES টি
আমি নাসির খান সৈকত। ঢাকায় থাকি। উইকিবই এ কাজ করার সাথে সাথে আমি বাংলা উইকিপিডিয়াতে ও কাজ করি। **বাংলা উইকিবইয়ের বইগুলো অব্যশই বাংলা ভাষায় লিখিত হতে হবে উইকিবই:অপসারণ প্রস্তাবনা BOOKNAME অপসারণের প্রস্তাবনায় সম্প্রদায়ের ঐক্যমত অনুসারে প্রশাসকগণের নিম্নলিখিত প্রযুক্তিগত কর্ম সঞ্চালন করার ক্ষমতা রয়েছে: * সম্পূর্ণ সুরক্ষিত পাতা সম্পাদনা। উইকিবই:প্রশাসক/সরঞ্জাম তালিকাভুক্ত অন্যান্য বিশেষ কর্ম সঞ্চালন। চরম অবস্থায়, একজন ব্যুরোক্রেট একজন স্টুয়ার্ডের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারীর প্রশাসন অধিকারসমুহ প্রত্যাহার করে নিতে পারে। স্টুয়ার্ড ধরে নিবেন যে তা সম্প্রদায়ের সিদ্ধান্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত সাময়িকভাবে করা হবে। এটি কেবলমাত্র তখনই করা উচিত যখন ব্যুরোক্রেট মনে করবেন যে একজন প্রশাসক তিনি অস্বাভাবিক আচরণ করছেন এবং প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে তার অযোগ্যতা প্রমাণ হয়েছে। একটি জনমত জরিপ ব্যুরোক্রেটের এই সিদ্ধান্তের পক্ষে এবং বিপক্ষের বিষয়গুলো আলোচিত হবে অস্থায়ী প্রশাসক একজন ব্যবহারকারীর অস্থায়ী প্রশাসনের অধিকার তার প্রদর্শিত কার্যকারণ সম্পাদিত হওয়ার পরই প্রত্যাহার করে নেওয়া উচিত। স্বাভাবিক পদ্ধতিতে তিনি স্থায়ী প্রশাসক হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে, অস্থায়ী প্রশাসক থাকাকালীন স্থায়ী প্রশাসক হওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে না। পাতা অপসারণ কখনই হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয় এবং ভুলভাবে কোন পাতা অপসারণ করা হলে এটি অসংখ্য ত্রুটির কারণ হতে পারে। অপসারিত কোন পাতা সম্প্রদায়ের ঐকমত্য সাপেক্ষে পুনরুদ্ধার করা যেতে পারে। এইরূপ আলোচনা সম্প্রদায়ের আলোচনাসভা বা প্রশাসকদের আলোচনাসভায় হতে পারে। কোন কারিগরি ত্রুটি বা ভুলবশত অপসারিত পাতা তাৎক্ষণিকভাবে অপসারণকারী প্রশাসক কর্তৃক পুনরুদ্ধার করা উচিত। উপযুক্ত কারণ ব্যতীত কোন পাতা পুনরুদ্ধার নীতিমালার লংঘন বলে বিবেচিত হতে পারে। উপযুক্ত কারণ সহকারে পাতা সম্পর্কিত নীতিমালা অনুসারে একজন প্রশাসক পাতা সমূহ সুরক্ষিত, অর্ধ-সুরক্ষিত এবং অরক্ষিত করতে পারেন। বিনা কারণে কোন পাতা সুরক্ষিত বা অরক্ষিত করা উচিত নয়। বিষয়শ্রেণী:উইকিবই শর্টকাট বাক্সে প্রথম প্যারামিটার ফিক্সিংয়ের প্রয়োজন PAGENAME এই পাতায় কোন পরিবর্তন করলে তা অনেক ব্যবহারকারীকে প্রভাবিত করবে। উইকিবইর অধিকাংশ পৃষ্ঠা সহজেই সম্পাদনা করা যায়। কোনো পৃষ্ঠার উপরে সম্পাদনা বা edit ট্যাবে ক্লিক করলে, অথবা নিবন্ধের কোনো অংশের শিরোনামের ডান পাশে সম্পাদনা লিঙ্কে ক্লিক করলে তা আপনাকে একটি নতুন পৃষ্ঠায় নিয়ে যাবে, যেখানে একটি টেক্সটবক্সে মূলপৃষ্ঠায় সম্পাদনাযোগ্য লেখাগুলো দেখতে পাবেন। বড়ো কোনো সম্পাদনা সকল সচেতন ও নিয়মিত সম্পাদক দ্বারা ঐকমত্যের ভিত্তিতে নজরদারি করা হবে। তাই, নিবন্ধের অর্থ পরিবর্তন করে এমন সম্পাদনা সবসময়ই বড়ো, যদি তা একটি শব্দও হয়। যখন কোনো বড়ো সম্পাদনা করছেন, তখন তা ঐকমত্যের ভিত্তিতে করতে হবে এমন কোনো ধরাবাধা নিয়ম নেই। কিন্তু আলোচনার মাধ্যমে তা করার জন্য বিশেষভাবে বলা হচ্ছে, কারণ আপনার নিজের মতো করে তা করলে আপনার সম্পাদনার ওপর বারংবার পুর্নসম্পাদনা ঘটার হার বেড়ে যেতে পারে। কখনো কখনো আপনার ব্রাউজার কোনো সমস্যায় হঠাৎ করে বন্ধ (Crash) হয়ে যেতে পারে। তাই পরামর্শ হিসেবে, বড়ো কোনো সম্পাদনার সময় আপনার নিবন্ধের কোডগুলো অন্যকোথাও (যেমন: মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-এ) কপি করে রাখতে পারেন। তাহলে ব্রাউজার ক্র্যাশ করলেও আপনি আপনার তথ্যগুলো হারাবেন না। এছাড়াও নিবন্ধের জন্য প্রস্তুত বড়ো কোনো লেখাগুলোরও একটি কপি আপনি সংরক্ষণ করে রাখতে পারন। * উইপিডিয়ার অন্য একটি নিবন্ধে সংযোগ। * লক্ষস্থান একই থাকে, শুধু প্রদর্শিত লেখাটি ভিন্ন হয়। * যে পাতার লিঙ্ক দিতে চান তা অবশ্যই প্রথমে লিখতে হবে পরবর্তীতে প্রদর্শনের জন্য লেখাটি লিখতে হবে। * স্টাইলিশ পাইপড লিঙ্ক তৈরি করতে link title" এভাবে লিঙ্ক তৈরি করতে পারেন। * আপনি সংযোগটিতে ক্লিক করে নিবন্ধটি তখন শুরু করতে পারেন। * নতুন পাতা শুরু করতে হলে: পাতাটির সাথে সংশ্লিষ্ট কোনো পৃষ্ঠায় এটির সংযোগ তৈরি করুন। এরপর ঐ পাতাটি সংরক্ষণ করুন। যে সংযোগটি আপনি কিছুক্ষণ আগে তৈরি করেছেন, সেটিতে ক্লিক করুন। তাহলে পাতাটি তৈরি ও সম্পাদনার জন্য নতুন একটা পাতা চালু হবে। * অনুগ্রহপূর্বক, কমপক্ষে অন্য একটি নিবন্ধের সংযোগ তৈরি ব্যতীত কোনো নতুন নিবন্ধ সৃষ্টি করবেন না। {{Wikipedia:সম্প্রদায়ের প্রবেশদ্বার/খোলাকাজ/অনুরোধকৃত নিবন্ধ nowiki code> যদি আপনি পরপর তিনটি টিল্ডা চিহ্ন nowiki nowiki যোগ করেন তবে শুধুমাত্র আপনার সাক্ষর সংযুক্ত হবে: এবং যদি পরপর পাঁচটি টিল্ডা চিহ্ন nowiki nowiki যোগ করা হয়, তবে শুধুমাত্র সাক্ষরের সময়টি (তারিখ ও সময়) সংযোজিত হবে: উদাহরণস্বরূপ সাপ নিবন্ধটি উইকিবইর অন্যান্য অনেক প্রকল্পে লিখিত হয়েছে। ইংরেজি উইকপিডিয়াতে এর সংযোগটি হবে এরকম: * আন্তউইকি সংযোগ নিবন্ধের একেবারে শেষে যুক্ত করতে হয়। * আন্তউইকি সংযোগ নিবন্ধের ভেতর প্রদর্শিত হয় না। এটি নিবন্ধের বাম পাশের কলামের "ভাষাসমূহ" অংশে প্রদর্শিত হয়। [[বিশেষ:Whatlinkshere/উইকিবই:কীভাবে একটি পৃষ্ঠা সম্পাদনা করবেন]] [[বিশেষ:Recentchangeslinked/উইকিবই:কীভাবে একটি পৃষ্ঠা সম্পাদনা করবেন]] * একক তৃতীয় বন্ধনী বহিঃসংযোগ নির্দেশ করে। মনে রাখবেন নামসহ সংযোগে নাম থেকে ইউআরএল পৃথক করতে স্পেস ব্যবহার করুন পাইপ চিহ্ন ব্যবহার করবেন না। * পৃষ্ঠা প্রিন্ট করার সময় বহিঃসঃযোগের ইউআরএল প্রদর্শন করতে পারে, যা পৃষ্ঠার অনেক অংশ দখল করে বিশৃঙ্খলতা সৃষ্টি করতে পারে। এটা ঠেকাতে Template:Ref এর সাথে নিচের মার্কআপ ব্যবহার করুন। তাহলে তা প্রিন্ট করার সময় বহিঃসংযোগ প্রদর্শন করবে না। * আন্তউইকি সংযোগ অভ্যন্তরীণ সংযোগের ধরন অনুসরণ করে। * আইএসবিন সংযোগের কোনো অতিরিক্ত মার্কআপের প্রয়োজন নেই, নিচের দেখানো ফরম্যাটে লিখলেই হবে। ! এভাবে দেখাতে যা লিখতে হবে * ফ্রেম ট্যাগ ছবিটিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাতার ডান পাশে নিয়ে যাবে। * ক্যাপশন বা চিত্র বর্ণনা বিকল্প লেখা হিসেবেও ব্যবহৃত হবে। |"thumb" অ্যাট্রিবিউটসহ পাতার ডানপাশে, বর্ণনাসহ ছবি দেখানো: * Thumb ট্যাগ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবিটিকে পাতার ডান পাশে নিয়ে যাবে। * চিত্র বর্ণনা বিকল্প লেখা হিসেবেও ব্যবহৃত হবে। * বড় করা বা enlarge আইকন নিচে ডান কোণায় দৃশ্যমান হবে। * ছবিতে ক্লিক করলে তা একই সাথে ঐ চিত্র পাতায় ও তৎসংলগ্ন আলাপ পাতায় নিয়ে যাবে। শিরোনামে জন্য তা একটি পৃথক ও স্বতন্ত্র লাইনে লিখুন। একজন সম্পাদক নিবন্ধের সর্বোচ্চ দ্বিতীয় স্তরের শিরোনাম ব্যবহার করত পারেন। উদাহরণস্বরূপ: উপশিরোনাম ব্যবহৃত হতে পারে এবং এভাবে আরো অনেক নিচের দিকে ষষ্ঠ স্তর পর্যন্ত। প্রথম স্তরের শিরোনাম নিবন্ধের নাম/শিরোনাম হিসেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযুক্ত হয়। তাই তা সম্পাদনা বক্সে ব্যবহৃত করার চলে না। ! এভাবে দেখাতে যা লিখতে হবে ''ডান দিকে বাঁকা করা লেখা'' ডান দিকে বাঁকা করা ও গাঢ় লেখা কম্পিউটার কোডের ব্যাকগ্রাউন্ড রঙিন এবং আরো সুনির্দিষ্ট ও কড়াকড়ি ফরম্যাটিং করে। ধরুন এভাবে লিখতে চাচ্ছি কম্পিউটার কোডের ব্যাকগ্রাউন্ড রঙিন এবং আরো সুনির্দিষ্ট ও কড়াকড়ি ফরম্যাটিং করে। ধরুন এভাবে লিখতে চাচ্ছেন <code>int main lt;/code>: * যখন আপনি কোনো বিশ্বকোষীয় নিবন্ধ লিখছেন তবে তা উপরের বিশেষ পদ্ধতিগুলো দ্বারা বিশেষায়িত করবেন না। * যখন আপনি আলাপ পাতায় বার্তা রাখছেন তবে আপনার বক্তব্য সুনির্দিষ্ট করতে (অর্থাৎ, মুছে যাওয়া ও সংযোগকৃত বিষয় বোঝাতে) আপনি উপরের মার্কআপগুলো ব্যবহার করতে পারেন। ''পাতা দেখার সময় প্রদর্শিত হবে না'' * ভবিষ্যৎ সম্পাদনাকারীর জন্য মন্তব্য রেখে যেতে ব্যবহৃত হয়। * সূত্র কোনো লাইনের ওপরে প্রদর্শনের জন্য কোলোন চিহ্ন ব্যবহার করা যেতে পারে। অল্প বা কোনো ফরম্যাটিং নয়—যা লেখা হবে ঠিক তাই প্রদর্শন করবে কিছু প্রকার ফরম্যাটিং-এর মাধ্যমে উইকিতে আপনি যা লিখবেন, সে তাই প্রদর্শন করবে। কোনো প্রকার ফরম্যাটিং করা হবে না! !এভাবে দেখাতে যা লিখতে হবে nowiki ট্যাগ উইকি মার্কআপ" উপেক্ষা করে। এটি নতুন লাইন ও একাধিক স্পেসকে দূর করে লেখাকে পুনরায় ফরম্যাট করে। এটি বিশেষ ক্যারেক্টারও সমর্থন করে rarr; nowiki ট্যাগ উইকি মার্কআপ" উপেক্ষা করে। এটি নতুন লাইন ও একাধিক স্পেসকে দূর করে লেখাকে পুনরায় ফরম্যাট করে। এটি বিশেষ ক্যারেক্টারও সমর্থন করে rarr; pre ট্যাগ উইকি মার্কআপ উপেক্ষা করে কিন্তু এটা লেখা পুনরায় ফরম্যাট করে না। এটিও বিশেষ ক্যারেক্টার সমর্থন করে rarr; pre ট্যাগ উইকি মার্কআপ উপেক্ষা করে কিন্তু এটা লেখা পুনরায় ফরম্যাট করে না। এটিও বিশেষ ক্যারেক্টার সমর্থন করে rarr; প্রতিটি লাইনের শুরুতে স্পেস বা ফাঁকা স্থান রেখে শুরু করলে এটি লেখা পুনরায় ফরম্যাট হতে দেয় না এটি উইকি মার্কআপ ও বিশেষ ক্যারেক্টার সমর্থন করে: → প্রতিটি লাইনের শুরুতে স্পেস বা ফাঁকা স্থান রেখে শুরু করলে এটি লেখা পুনরায় ফরম্যাট হতে দেয় না এটি উইকি মার্কআপ ও বিশেষ ক্যারেক্টার সমর্থন করে amp;rarr; শিরোনামগুলো টেবিলের বিষয়ের বাইরে রাখা টেবিল তৈরি করার দুইটি উপায় রয়েছে: NUMBEROFARTICLES হচ্ছে মোট নিবন্ধের সংখ্যা। এটি বিশ্বকোষের নিবন্ধের সংখ্যা নির্দেশ করে। অর্থাৎ, Main নামস্থান যুক্ত নিবন্ধসমূহ। এতে পুর্ননির্দেশের সংখ্যা উল্লেখিত হয় না, এটি শুধুমাত্র নিবন্ধের সংখ্যা, অসম্পূর্ণ নিবন্ধ, এবং দ্ব্যর্থতা নিরসনকারী পাতার সংখ্যা যুক্ত হয়। ==উইকিবইর পৃষ্ঠা সম্পাদনা বিষয়ে আরো তথ্য== আপনি আরো যা শিখতে পারেন: এই পৃষ্ঠাতে পুরানো আবেদনের তালিকা রাখা হয়েছে। ব্যবহারকারী 1|$1 1|$1 বিশেষ:উপসর্গ/ব্যবহারকারী 1|$1 উপপাতা]] [[বাংলাদেশের শিল্পকলার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবই ছাড়াও যে উইকিগুলোতে কাজ করি, তা প্রাধান্যভিত্তিক তালিকা নিচে দেওয়া হলো: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | text অনুগ্রহপূর্বক নতুন বার্তা/মন্তব্য সবার শেষে যোগ করুন। * নতুন বার্তা/মন্তব্য সবার শেষে যোগ করুন। বিশেষ:NewSection TALKPAGENAMEE নতুন মন্তব্যসূত্রের জন্য এখানে ক্লিক করুন]]। আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Raju নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Raju~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Murad নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Murad~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) স্বাগতম টেমপ্লেটের কিছুটা উন্নয়ন করেছি। একটু দেখবেন এটা ঠিক আছে কিনা? নাকি আরো উন্নয়ন করতে হবে?? উইকিবই এ নতুন প্রশাসক নির্বাচিত হওয়ায় আপনার প্রতি শুভেচ্ছা রইল । বর্তমানে উইকিবই:প্রশাসক হওয়ার আবেদন পাতায় আরো একটি আবেদন রয়েছে যা ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৬ তারিখ সকালে শেষ হয়েছে কিন্তু আবেদনটি এখনো "সফল" অথবা "ব্যর্থ" বলে চিহ্নিত করা হয়নি। অনুগ্রহ করে আবেদনটি সফল/ব্যর্থ হিসাবে গ্রহন করলে কৃতজ্ঞ হতাম। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: :১. মো: শফিকুল শেখ, শ্রীফলতলা, বাগেরহাট :২. দীপক ব্যানার্জী, শ্রীফলতলা, বাগেরহাট :৩. শেখ সাইদুর রহমান, ঝনঝনিয়া, রামপাল, বাগেরহাট একটিভিটি ফর রিফরমেশন অব বেসিক নীডস (আরবান :৪. রওশন আরা খাতুন, পূর্বধলা, নেত্রকোনা :৫. মো. আবুল আরশাদ, পূর্বধলা, নেত্রকোনা :৭. এ,এইচ,এম,উজ্জ্বল, কাহালু বাজার, বগুড়া পার্টিসিপেটরি রিসার্স এন্ড একশন নেটওয়ার্ক (প্রান :৯. মোহাম্মদ সফিক উল্যা (কিশোর) কবিরহাট, নোয়াখালী ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল এ্যাকশন (ইপসা :১০. নুরুল আবসার, সাহেরখালী, মিরসরাই, চট্টগ্রাম :১১. সঞ্জয় চৌধুরী, সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম :১২. শিরিন আক্তার, সাহেরখালী, মিরসরাই, চট্টগ্রাম :১৪. প্রতিমা রায়, কাহারোল, দিনাজপুর কালিকাপুর দরিদ্র কল্যাণ সংস্থা পল্লীতথ্য কেন্দ্র :১৫. মো. এখলাছুর রহমান, হবিগজ্ঞ :১৬. আবুল কালাম আজাদ, চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ :১৮. মিতু রাণী পোদ্দার (মিতু মায়ানীড়, শুক্রবন, নেত্রকোনা কাড়াপাড়া নারী কল্যাণ সংস্থা গ্রামীণ তথ্য কেন্দ্রু :২০. মো.মহসীন হাওলাদার, ১০নং চাঁচড়া ইউনিয়ন পরিষদ, যশোর :২১. নার্গিস পারভীন, ১০নং চাঁচড়া ইউনিয়ন পরিষদ, যশোর :২২. মো: এনামুল হক, বিরামপুর, দিনাজপুর :২৩. মোঃ আঃ আউয়াল, চর হোসেনপুর, ইশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ :২৫. মো.হাফিজুর রহমান (বাবু ফুলছড়ি, গাইবান্ধা বাগমনিরাম এস, কে, সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় :২৭. মোহাম্মদ বদিউল আলম, দামপাড়া, চট্টগ্রাম :২৮. সহঃ অধ্যাপক কাজী আফতাব হোসেন, নগরকান্দা, ফরিদপুর :৩০. মোঃ আজিজুল হাকিম, আরবপুর, যশোর :৩৪. দীপঙ্কর বিশ্বাস, কেশব মোড়, মাগুরা :৩৭. রীতা রানী দে, মাইজদি, নোয়াখালী পার্টিসিপেটরী এডভান্তমেন্ট সোশ্যাল সার্ভিস (পাস :৩৮. রোশনা খাতুন, চতুরা, রতিগ্রাম, রাজারহাট, কুড়িগ্রাম :৩৯. রত্না খাতুন, চতুরা, রতিগ্রাম, রাজারহাট, কুড়িগ্রাম :৪০. মো. নাজমুল হোসেন, গাজীপুর :৪১. মোঃ জুলকার নাঈম, গাজীপুর :৪২. মো: আব্দুল কুদ্দুস, ফুলতলা, বগুড়া :৪৩. অলোক কুমার মন্ডল, সোনারগাঁ, নারায়নগঞ্জ :৪৫. তৈয়বুর রহমান, চৌগাছা, যশোর :৪৯. মো. জিয়াউর রহমান, হাজী মহসীন রোড, খুলনা :৫১. পূর্নিতী ইজারদার, মোংলা, বাগেরহাট :৫২. শাহনেওয়াজ মল্লিক (সেলিম বাসাইল, টাংগাইল এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বইটিতে প্রাথমিক চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সেই সাথে প্রযোজ্য কিছু জটিল বিষয়ও আলোচিত হয়েছে। মূলত যে বিষয়গুলো এই বইতে আলোচিত হয়েছে তা হলো: * প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ ও সিপিআর (কার্ডিও পালমোনারি রেসাসিয়েশন) * প্রাথমিক চিকিৎসার আইনগত প্রযোজ্যতা * ক্রমপ্রবাহমান জরুরি অবস্থাসমূহ, যেমন: রক্তপাত, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া (হার্ট অ্যাটাক) এবং স্ট্রোক * শ্বসন সংক্রান্ত জরুরি অবস্থা, যেমন: হাঁপানী, অ্যানাফাইল্যাক্টিক শক * শরীরের অভ্যন্তরস্থ ক্ষতিসমূহ, যেমন: হাড়ভাঙা, এবং অভ্যন্তরীণ রক্তপাত * পুড়ে যাওয়া, ও অন্যান্য চিকিৎসাধীন অবস্থা আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Nill নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Nill~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Rony নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Rony~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Tareque নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Tareque~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২৩, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনি আমার প্রোফাইল পাতা দেখতে চাচ্ছেন আশ্চর্য যাই হোক আমি সাবিলা ইনুন, কাজ করছি সফটওয়্যার ফার্মে Business Dev Analyst হিসেবে। বিডিওএসএনের সাথে আছি বেশ কয়েক বছর থেকে। আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Jalal Ahmed নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Jalal Ahmed~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Tani নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Tani~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) এই বইয়ের উদ্দেশ্য হলো পাঠককে সি প্রোগ্রামিং ভাষার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া। সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহারকারী দের জন্যই এই বইটি লেখা হয়েছে। এর জন্য কোন বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। শুরু করার জন্য আপনার অন্তত তিনটি জিনিস লাগবে: জনপ্রিয় সি কম্পাইলার গুলো হলো | গ্নু/লিনাক্স, উইন্ডোজ, ইউনিক্স, ও এস এক্স | উইন্ডোজ, ম্যাক ও এস এক্স, লিনাক্স | ম্যাক ও এস এক্স আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Saidul নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Saidul~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Samim নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Samim~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Jabed নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Jabed~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) উইকিবই-তে আমার ব্যবহারকারীপাতায় আপনাকে স্বাগত জানাই। আমি অর্ণব দত্ত। কলকাতা-নিবাসী বাঙালি উইকিপিডিয়ান। দীর্ঘদিন বাংলা উইকিপিডিয়া, উইকিসংকলন ও উইকিমিডিয়া কমনসে কাজ করছি। এবার জানুয়ারি, ২০১১ থেকে উইকিবইতে কিছু লেখালিখি করছি। পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ কর্তৃক ২০১৩ সালে প্রবর্তিত নূতন পাঠক্রম ও পাঠ্যসূচি অনুযায়ী দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্য বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতি বইটি উইকিবইতে প্রণীত হল। বইটি মোট তিনটি পর্বে বিভক্ত: প্রথম পর্বের উপজীব্য বাঙালির শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি এবং পাঁচটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত আলোচ্য বিষয়গুলি হল বাংলা গানের ইতিহাস, বাংলা চিত্রকলার ইতিহাস, বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাস, বাঙালির বিজ্ঞানচর্চা ও বাঙালির ক্রীড়াসংস্কৃতি; দ্বিতীয় পর্বের উপজীব্য ভাষা এবং পাঁচটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত আলোচ্য বিষয়গুলি হল ভাষাবিজ্ঞান ও তার শাখা-প্রশাখা, ধ্বনিতত্ত্ব, রূপতত্ত্ব, বাক্যতত্ত্ব ও শব্দার্থতত্ত্ব এবং তৃতীয় পর্বটি ছাত্রছাত্রীদের প্রকল্প নির্মাণের নির্দেশিকা। বইটি যেহেতু পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের পাঠ্যক্রম অনুসারে লিখিত একটি পাঠ্যপুস্তক, সেই হেতু এই বইয়ে অবদানকারী সম্পাদকদের বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে সংসদ-অনুমোদিত পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির বানানরীতি অনুসরণ করার জন্য। রচয়িতা, রচনাকাল, গুরুত্ব, পুথি, বিষয়বস্তু, ধর্মতত্ত্ব, অনুবাদ, ভাষ্য, প্রতিক্রিয়া। শীতলা। শীতলামঙ্গলের আখ্যানবস্তু। কবি-পরিচিতি: নিত্যানন্দ চক্রবর্তী, বল্লভ, মানিকরাম গাঙ্গুলি, শ্রীকৃষ্ণকিঙ্কর ও শঙ্কর। প্রসঙ্গ আলোচনা সহ কালিকামঙ্গল, ষষ্ঠীমঙ্গল, সারদামঙ্গল, রায়মঙ্গল, সূর্যমঙ্গল, গঙ্গামঙ্গল, পঞ্চাননমঙ্গল, সুবচনীমঙ্গল, তীর্থমঙ্গল, লক্ষ্মীমঙ্গল, কপিলামঙ্গল, বরদামঙ্গল ও কামাখ্যামঙ্গল কাব্যের বিবরণ। বাংলার লৌকিক শৈবধর্ম। শিবের গীত। আখ্যানবস্তু। রামকৃষ্ণ রায়, শঙ্কর কবিচন্দ্র, রামেশ্বর ভট্টাচার্য, দ্বিজ কালিদাস, দ্বিজ মণিরাম, বিনয়লক্ষ্মণ, শেখ চান্দ প্রমুখ কবিগণ। মৃগলুব্ধ। মঙ্গলকাব্য-সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ের বর্ণানুক্রমিক সূচি। মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের পারিভাষিক ও অন্যান্য শব্দের অভিধান এই গ্রন্থ প্রণয়নের কার্যে ব্যবহৃত গ্রন্থাবলির তালিকা। এই টেমপ্লেটটি ব্যবহার সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন উইকিবই:পাঠ্য স্তর]]। if bookcategory বিষয়শ্রেণী:বইসমূহ যা বইবিষয়শ্রেণীর বিষয় নির্দিষ্ট করে উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক আদি শঙ্করাচার্য ছিলেন একজন দার্শনিক। ‘অদ্বৈত বেদান্ত’ নামে হিন্দু দর্শনের যে শাখাটি আছে, তিনি ছিলেন সেই শাখার একজন প্রবক্তা। সারা ভারত ঘুরে ঘুরে তিনি তার মত প্রচার করেছিলেন। দেশের চার প্রান্তে স্থাপন করেছিলেন চারটি মঠ। মূলত তারই প্রচেষ্টায় হিন্দুধর্ম ও তার অদ্বৈত বেদান্ত মতটি নতুন করে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এখনকার কেরল রাজ্যের কালাডি নামে একটি গ্রামে শঙ্করাচার্যের জন্ম হয়েছিল। ছেলেবেলা থেকেই লেখাপড়ায় বেশ ভাল ছিলেন। মাত্র আট বছর বয়সেই চারখানি বেদ পড়ে শেষ করে ফেলেন। তারপর খুব অল্প বয়সে সন্ন্যাসী হয়ে যান তিনি। কেরল ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন উত্তর ভারতের উদ্দেশ্যে। হিন্দুধর্মকে পথনির্দেশ দেওয়ার জন্য ভারতের চার প্রান্তে স্থাপন করেন চারখানি মঠ। এই মঠগুলি হল শৃঙ্গেরী (এখনকার কর্ণাটক রাজ্যে দ্বারকা (এখনকার গুজরাত রাজ্যে পুরী (এখনকার ওড়িশা রাজ্যে) ও জ্যোতির্মঠ বা জোশিমঠ (এখনকার উত্তরাখণ্ড রাজ্যে)। হিন্দুদের তিনখানি অন্যতম প্রধান ধর্মগ্রন্থ হল উপনিষদ, ব্রহ্মসূত্র ও ভাগবত গীতা। এই তিনটি বইয়ের উপর শঙ্করাচার্য যে ভাষ্য বা টীকা লিখেছিলেন, তা খুবই বিখ্যাত। এছাড়া আরও কয়েকটি দর্শন গ্রন্থ এবং দেবদেবীদের স্তবস্তুতিও রচনা করেছিলেন তিনি। সেই সময় হিন্দুধর্ম নানাভাবে পিছিয়ে পড়েছিল। শঙ্করাচার্য সেই পিছিয়ে পড়া হিন্দুধর্মকে পুনরায় জাগিয়ে তোলার ব্যাপারে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেন। তার প্রচারকার্যের ফলে ভারতে বৌদ্ধধর্ম ও জৈনধর্মের প্রভাব কমতে শুরু করে। মাত্র বত্রিশ বছর বেঁচেছিলেন তিনি। কিন্তু তার হিন্দুধর্ম সংস্কারের কথা আজও লোকে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করে। একটি সম্প্রদায় আজও তার মতাবলম্বী। রামকৃষ্ণ পরমহংস ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলার এক বিশিষ্ট ধর্মগুরু। তার শিষ্যেরা তাঁকে মনে করতেন ঈশ্বরের অবতার। এমনকি আজও তার ভক্তেরা তাঁকে তা-ই মনে করেন। রামকৃষ্ণ পরমহংসের পূর্বাশ্রমের নাম ছিল গদাধর চট্টোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার কামারপুকুর গ্রামের এক ধর্মপ্রাণ দরিদ্র ব্রাহ্মণের ঘরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। খুব অল্প বয়সেই বাবাকে হারিয়েছিলেন গদাধর। আর তারপর তাঁদের আর্থিক অবস্থা এতটাই খারাপ হয় যে, ভাগ্যান্বেষণে গদাধরকে সঙ্গে নিয়ে তার এক দাদা চলে আসেন কলকাতায়। এই সময় কলকাতার অদূরে দক্ষিণেশ্বরে রানি রাসমণি তার বিখ্যাত কালীমন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই মন্দিরেই পুরোহিতের দায়িত্ব পান গদাধরের দাদা। তার মৃত্যু হলে গদাধরই মন্দিরের পুরোহিত হন। এই সময় ঈশ্বর দর্শনের বাসনা তার মনে তীব্র হয়ে ওঠে। ১৮৫৯ সালে সারদা দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ সম্পন্ন হয়। কিন্তু সংসার ধর্ম পালনে তার মনে তীব্র অনীহা জন্মে। কেবলমাত্র একটি মতে সাধনা করেও তৃপ্তি পান না তিনি। ইচ্ছে জাগে, অন্যান্য মতগুলি কেমন, তা জানতেও। দক্ষিণেশ্বরে বসেই তন্ত্র, বৈষ্ণব ও অদ্বৈত বেদান্ত মতে সাধনা করেন। সন্ন্যাস জীবনে তার নাম হয় রামকৃষ্ণ পরমহংস। এমনকী নিজের স্ত্রীকে দেবী রূপেও পূজা করেন রামকৃষ্ণ। তার স্ত্রী সারদা দেবী তার থেকে ধর্মপথে চলার শিক্ষা পান। পরে ইসলাম ও খ্রিষ্টধর্মের মূল নীতিগুলিও শিক্ষা করেন রামকৃষ্ণ। ১৮৭০-এর দশকে তিনি হয়ে ওঠেন বাংলার এক অগ্রণী ধর্মগুরু। কলকাতার শিক্ষিত ভদ্রলোক সমাজের বহু মানুষ তার শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। পনেরো বছর একটানা ধর্মশিক্ষা দেওয়ার পর ১৮৮৫ সালের এপ্রিল মাসে তার গলায় ক্যান্সার রোগ ধরা পড়ে। এই রোগে আক্রান্ত হয়েই পরের বছর প্রয়াণ ঘটে তার। মহাপ্রয়াণের পর রামকৃষ্ণ পরমহংসের ষোলোজন শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দের নেতৃত্বে একটি সন্ন্যাসী সংঘ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই সংঘই বর্তমানে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন নামে পরিচিত। এই মিশনের অসংখ্য শাখা দেশে ও বিদেশে বর্তমান। রামকৃষ্ণ পরমহংস তার জীবন সমর্পণ করেছিলেন ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে। তার ঈশ্বর-প্রেম দেশে দেশে যুগে যুগে মানুষকে ঈশ্বরপথে চলার অনুপ্রেরণা জোগায়। পুণ্যশ্লোক রাজমাতা অহল্যাবাঈ হোলকার ছিলেন মালোয়া রাজ্যের হোলকার রাজবংশের শাসক। ইংরেজ লেখক লরেনস রাশিয়া ক্যাথারিন দ্য গ্রেট, রানি এলিজাবেথ ও ডেনমার্কের রানি মার্গারেটের সঙ্গে তার তুলনা করেন। এখনকার মহারাষ্ট্রের চণ্ডী গ্রামে অহল্যাবাঈ হোলকারের জন্ম। পেশোয়া (মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী) বাজিরাওয়ের অন্যতম সেনানায়ক তথা মালোয়ার শাসক মল্হার রাও হোলকারের ছেলে খান্দে রাওয়ের সঙ্গে অহল্যাবাঈয়ের বিয়ে হয়। এরপরই ইতিহাসের রঙ্গমঞ্চে অবতীর্ণ হন তিনি। ১৭৫৪ সালে একটি যুদ্ধে তার স্বামীর মৃত্যু ঘটে। এরপর ১৭৬৬ সালে তার শ্বশুরের মৃত্যু হলে তিনি মালোয়ার শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেন। ১৭৯৫ সালে মৃত্যু পর্যন্ত তিনিই মালোয়া শাসন করেন। মল্হার রাওয়ের পালিত পুত্র তুকোজি হোলকারকে সেনানায়ক নিয়োগ করে তিনি তার রাজ্যকে দস্যুদের হাত থেকে রক্ষা করেন। নিজে যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হন। প্রজাদের সুবিচারের ব্যবস্থা করে দেন। ইন্দোর গ্রামটিকে তিনি এক মনোরম ও সমৃদ্ধ নগরীতে পরিণত করেন। অবশ্য তার রাজ্যের রাজধানী ছিল মহেশ্বরে। কাশী, অযোধ্যা, মথুরা, হরিদ্বার, বদ্রীনারায়ণ, রামেশ্বর প্রভৃতি ভারতের নানা স্থানে ধর্মস্থান সংস্কার সহ নানা জনহিতকর কাজও করেন অহল্যাবাঈ। তিনি ছিলেন এক মহীয়সী নারী, দক্ষ শাসক ও কিংবদন্তি রানি। জালালুদ্দিন মহম্মদ আকবর ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাট। তিনি কেবলমাত্র এক দিগ্বিজয়ী বীরই ছিলেন না, বরং তার অধীনস্থ হিন্দু প্রজাবর্গের বিশ্বাস ও সমর্থন অর্জনেও তিনি সফল হয়েছিলেন। ১৫৪২ সালে সিন্ধুর অমরকোটে এক রাজপুত দুর্গে তার জন্ম হয়েছিল। ১৫৫৬ সালে মাত্র চোদ্দো বছর বয়সে সিংহাসনে বসেন তিনি। তার অভিভাবক বৈরাম খাঁ ছিলেন তার বিশ্বস্ত মন্ত্রী ও শিক্ষক। শের শাহের ভাগনে আদিল শাহের হিন্দু মন্ত্রী তথা সেনাপতি হিমু মুঘলদের পরাজিত করে আগ্রা ও দিল্লি দখল করে নিয়েছিলেন। ১৫৫৬ সালে বৈরাম খাঁর সাহায্যে আকবর পানিপথের যুদ্ধক্ষেত্রে হিমুকে পরাজিত ও নিহত করেন। এই যুদ্ধ দ্বিতীয় পানিপথের যুদ্ধ নামে ইতিহাসখ্যাত। এই জয়ের পর আকবর ভারতে মুঘল সাম্রাজ্য পুনরায় প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ পান। তিনি ভারতের নানা অঞ্চল জয় করে তার সাম্রাজ্য বিস্তৃত করেন। জয় করেন মালোয়া ও চুনার। অম্বরের (জয়পুর) রাজা বিহারীমল্ল তার আনুগত্য স্বীকার করে নেন। এরপর রানি দুর্গাবতী শাসিত রাজপুত রাজ্য গন্ডোয়ানা জয় করেন আকবর। একে একে অধিকার করেন মেবার, রণথাম্বোর, কালিঞ্জর, বিকানের, জয়সলমীর ও যোধপুর। পূর্বে বাংলা ও বিহার এবং পশ্চিমে কাবুল, কাশ্মীর, সিন্ধু ও কান্দাহার তার সাম্রাজ্যভুক্ত হয়। এইভাবে পূর্বে বাংলা থেকে পশ্চিমে আফগানিস্তান এবং উত্তরে হিমালয় থেকে দক্ষিণে গোলকোন্ডা পর্যন্ত বিস্তৃত হয় আকবরের সাম্রাজ্য। রাজপুতদের সাহস ও সততকে আকবর সম্মান করতেন। এই কারণে রাজপুতদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখাকে তিনি বিশেষ মূল্য দিতেন। জয়পুরের রাজকুমারী যোধবাইকে তিনি বিয়ে করেছিলেন। বিকানের ও জয়সলমীরের শাসকেরাও নিজ নিজ কন্যার সঙ্গে আকবরের বিয়ে দেন। রাজপুতদের সহায়তা অর্জন করার জন্য আকবর তাঁদের বিশ্বাস অর্জনে বিশেষ সচেষ্ট ছিলেন। রাজা মানসিংহ, রাজা ভগবান দাস প্রমুখ রাজপুত নেতাদের তাই নিজ দরবারের উচ্চ পদে বসিয়েছিলেন তিনি। বীরবল ও রাজা টোডরমল্লের মতো হিন্দু নেতৃবর্গও তার রাজসভায় উচ্চ পদ অলংকৃত করতেন। হিন্দু ও অমুসলমানদের কাছ থেকে যে জিজিয়া ও অন্যান্য তীর্থকর আদায় করা হত, তা আকবর বিলুপ্ত করেন। অমুসলমানদের মন্দির নির্মাণ ও নিজ নিজ উৎসব পালনের অনুমতিও দেন তিনি। আকবরের বাবা ছিলেন সুন্নি মুসলমান, কিন্তু তার মা ছিলেন শিয়া। ছেলেবেলায় কিছুকাল তিনি এক হিন্দু পরিবারের সঙ্গে বসবাস করেছিলেন। শেখ মুবারক নামে এক উদারপন্থী চিন্তাবিদের মতবাদ তাঁকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছিল। এই সব কারণে ধর্ম ব্যাপারে আকবর ছিলেন পরমতসহিষ্ণু। ‘দিন-ই-ইলাহি’ নামে তিনি এক নতুন ধর্মমতও প্রবর্তন করেন। আকবর আবুল ফৈজি ও আবুল ফজলের মতো লেখকদের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। বিখ্যাত ঐতিহাসিক বদাউনি, ফেরিস্তা ও নিজামুদ্দিন তার সমসাময়িক ছিলেন। ১৬০৫ সালে পঞ্চাশ বছরের গৌরবময় শাসনের শেষে আকবরের মৃত্যু হয়। মৃত্যুর পূর্বে তিনি তার পুত্র সেলিমকে উত্তরসূরি নির্বাচিত করে যান। সেলিম ‘জাহাঙ্গির’ নাম নিয়ে সিংহাসনে বসেছিলেন। আমরা শৈশব থেকে নানা রং দেখে বড়ো হই। পৃথিবীতে রঙের উৎস হল সূর্য। সূর্যের সাতটা রং কখন দেখা যায় বলতো? হ্যাঁ, ঠিক বলেছ: এক পশলা বৃষ্টির পর বিকেলে পূব আকাশে রামধনু দেখা যায়! আরদেশির বুরজোরজি সোরাবজি গোদরেজ ছিলেন একজন বিশ্ববিখ্যাত ভারতীয় শিল্পপতি। এখন যে কোম্পানিটি গোদরেজ গ্রুপ অফ কোম্পানিজ নামে পরিচিত, আগে তারই নাম ছিল গোদরেজ ব্রাদার্স কোম্পানি। এই কোম্পানির আবিষ্কৃত পণ্যগুলির অর্ধেকই তার আবিষ্কার। আরদেশির গোদরেজ এখনকার মহারাষ্ট্রের মুম্বই (তখন নাম ছিল বোম্বাই) শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একটি আইন বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছিলেন। একটি বিখ্যাত ল ফার্ম তাঁকে নিয়োগ করে। কিন্তু এই পেশা তার ভাল লাগেনি। কিছুদিন পরেই তিনি ওকালতি প্র্যাকটিশ করা ছেড়ে দেন। আরদেশির দেখেছিলেন ভারতে যত তালা উৎপাদিত হয়, তার সবটাই হাতে তৈরি। তাতে প্রচুর শ্রমিক লাগে আর উৎপাদিত জিনিসটার মানও খুব ভাল হয় না। তিনি তখন অ্যাংকর ব্র্যান্ডের নামে এমন এক ধরনের তালা বানালেন, যার সঙ্গে তিনি ‘আনপিকেবল’ (ভাঙা যাবে না এমন) গ্যারান্টি জুড়ে দিতে সক্ষম হলেন। কয়েক বছর পর আরদেশির তার প্রথম আবিষ্কারটির পেটেন্ট নিলেন। তার তৈরি তালার নাম হল ‘গোর্ডিয়ান লক’। এই তালায় দুই ধরনের চাবি লাগত – একটা তালা দিতে, আর একটা তালা খুলতে। দ্বিতীয় চাবিটি দিয়ে তালার ভিতরের অন্যান্য যন্ত্রপাতি চালানোর কাজও করা যেত। এই ভাবে ধীরে ধীরে প্রথম চাবিটি অকেজো হয়ে পড়ল। ১৯০১ সালে আরদেশির সিন্দুক নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা শুরু করলেন। সেই সময় চোরেরা খুব সহজেই সিন্দুক খুলে ফেলতে পারত। আগুন লাগলে সিন্দুককে আগুনের হাত থেকে বাঁচানো যেত না। আরদেশির তাই এমন একটি সিন্দুক তৈরি করতে চাইলেন, যা চোরেরাও খুলতে পারবে না, আবার আগুনের হাত থেকেও তাকে বাঁচানো যাবে। তিনি কাগজে অনেক রকম নকশা আঁকলেন। ইঞ্জিনিয়ার ও কারিগরদের সঙ্গে অনেক আলাপ-আলোচনা চালালেন। শেষে দেখলেন, এমন সিন্দুক তৈরি করার একমাত্র উপায় হল কেবলমাত্র একটি ইস্পাতের পাত দিয়ে সিন্দুক তৈরি করা। ১৯০২ সালে এই সিন্দুক বাজারে এল। ১৯০৮ সালের জুলাই মাসে আরদেশির ও তার ভাই পিরোজশা ব্রিটিশ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে লিখলেন যে, তারা বিশ্বের প্রথম স্প্রিংলেস তালার পেটেন্ট নিতে চান। ১৯০৯ সালের অক্টোবর মাসে তাঁদের সেই আবেদন মঞ্জুর হল। ১৯২৮ সালের ১ মে আরদেশির কোম্পানির মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণের অধিকার পুরোপুরিই তুলে দিলেন তার ভাই পিরোজশার হাতে। এরপর মুম্বই থেকে ১৫৮ কিলোমিটার উত্তরে নাসিকে এসে চাষবাসের কাজে হাত দিলেন। চাষবাসের কাজে অবশ্য তিনি সফল হতে পারেননি। কিন্তু তার আবিষ্কার করার প্রবণতা থেমে থাকেনি। সেকালে সাবান তৈরি হত জন্তুজানোয়ারের চর্বি ও তেল দিয়ে। এই সাবান নিরামিষভোজী ধর্মপ্রাণ হিন্দুরা ব্যবহার করতে চাইতেন না। এই ব্যাপারে আরদেশিরের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি উদ্ভিজ্জ তেল দিয়ে সাবান বানিয়ে ফেললেন। কেউ কোনোদিন ভাবতেও পারেনি যে, এভাবেও সাবান তৈরি করা যেতে পারে। গান্ধীজির নিষ্ক্রিয় অহিংস আন্দোলনকে তিনি সমর্থন করতেন না। বলতেন, ভারত কেবল সক্রিয় কাজের পথেই স্বাধীন হতে পারে। তিনি স্বদেশী বা আত্মনির্ভরতার উপর জোর দেন। দেশের প্রতিটি মানুষকে আত্মমর্যাদাবোধসম্পন্ন হতে বলেন। ১৯৩৬ সালের জানুয়ারি মাসে আরদেশির গোদরেজের মৃত্যু হয়েছিল। অনুগ্রহপূর্বক বিষয়শ্রেণী docpage FULLPAGENAME নথি নথির উপপাতায় ও আন্তউইকি সংযোগ উইকিউপাত্তে যোগ করুন। buttonlabel=নতুন নির্বাচিত বই তৈরি করুন এই বইটিতে প্রাথমিক চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সেই সাথে প্রযোজ্য কিছু জটিল বিষয়ও আলোচিত হয়েছে। মূলত যে বিষয়গুলো এই বইতে আলোচিত হয়েছে তা হলো: প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ ও সিপিআর (কার্ডিও পালমোনারি রেসাসিয়েশন) ক্রমপ্রবাহমান জরুরি অবস্থাসমূহ, যেমন: রক্তপাত, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া (হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক শ্বসন সংক্রান্ত জরুরি অবস্থা, যেমন: হাঁপানী, অ্যানাফাইল্যাক্টিক শক শরীরের অভ্যন্তরস্থ ক্ষতিসমূহ, যেমন: হাড়ভাঙা, এবং অভ্যন্তরীণ রক্তপাত নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের সবচেয়ে বর্ণময় ব্যক্তিত্ব। দেশের বাইরে গিয়ে বিদেশি শক্তির সাহায্যে এক বিরাট সেনাবাহিনী গড়ে তুলে তিনি সরাসরি ভারতের ব্রিটিশ সেনাবাহিনীকে আক্রমণ করেছিলেন। তার এই আক্রমণের জেরেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশরা আর বেশিদিন ভারতকে নিজেদের অধীনে রাখতে পারেননি। ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি এখনকার ওড়িশা রাজ্যের কটক শহরে সুভাষচন্দ্র জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈত্রিক বাড়ি অবশ্য ছিল পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বারুইপুরের কাছে কোদালিয়া গ্রামে। ১৯১৯ সালে দর্শনে প্রথম শ্রেণিতে বিএ পাস করেন তিনি। এরপর বাবা-মায়ের ইচ্ছায় ১৯২০ সালে ইংল্যান্ডে গিয়ে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় বসেন। এই পরীক্ষাতে চতুর্থ স্থান অধিকার করলেও, ১৯২১ সালে সিভিল সার্ভিস থেকে পদত্যাগ করেন এবং দেশে ফিরে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের অধীনে দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দেন। দেশবন্ধুর মৃত্যুর পর তিনি তার স্থলাভিষিক্ত হয়ে কলকাতা শহরের মেয়র হয়েছিলেন। ১৯৩৮ সালে মহাত্মা গান্ধীর লবণ সত্যাগ্রহ আন্দোলনে যোগ দেওয়ার জন্য তাঁকে ইংরেজরা জেলে বন্দী করে। ১৯৩৮ সালে হরিপুরা কংগ্রেস অধিবেশনে সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি নির্বাচিত হন সুভাষ। কিন্তু গান্ধীজির সঙ্গে মতবিরোধ হওয়ায় ১৯৩৯ সালের এপ্রিল মাসে তিনি সেই পদ ত্যাগ করেন। এরপর জওহরলাল নেহেরুর সঙ্গেও তার মতবিরোধ হয়। তখন কংগ্রেসের মধ্যেই তিনি ফরওয়ার্ড ব্লক নামে একটি রাজনৈতিক উপদল তৈরি করেন। এরপরই ব্রিটিশ সরকার তাঁকে গৃহবন্দী করে। ১৯৪১ সালের ২৬ জানুয়ারি সুভাষচন্দ্র বাড়ি থেকে অন্তর্হিত হন। এরপর দেশের বাইরে গিয়ে ভারতের স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য সৈন্য ও রসদ সংগ্রহ শুরু করেন। প্রথমে জার্মানির সঙ্গে কথা বলেন। পরে জাপানের সক্রিয় সাহায্য আদায় করেন। ১৯৪২ সালের জানুয়ারি মাসে রেডিও বার্লিন থেকে নিয়মিত বেতার সম্প্রচারও শুরু করে দেন সুভাষ। পরের বছর পূর্ব এশিয়ায় গিয়ে রাসবিহারী বসুর হাত থেকে ভারতের স্বাধীনতা যুদ্ধের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। গড়ে তোলেন আজাদ হিন্দ ফৌজ বা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি। এই ফৌজে তিনিই হন সর্বাধিনায়ক। দেশবাসী তাঁকে ‘নেতাজি’ অর্থাৎ ‘মহান নেতা’ সম্মানে ভূষিত করেন। ১৯৪২ সালের ২১ অক্টোবর নেতাজি ‘আর্জি-হুকুমৎ-এ-আজাদ হিন্দ’ বা ‘আজাদ হিন্দ সরকার’ ঘোষণা করেন। এই সরকার সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ভারতে ব্রিটিশ শাসনমুক্ত করার জন্য বদ্ধপরিকর হয়। জাপানি বাহিনীর সহায়তায় আজাদ হিন্দ ফৌজ ভারত অভিযান চালায়। মণিপুরের কোহিমা দখল করে স্বাধীন ভারতের প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে এই বাহিনী। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জও দখল করেছিলেন তারা। নেতাজি এই দ্বীপের নাম রেখেছিলেন ‘শহীদ ও স্বরাজ দ্বীপপুঞ্জ’। বলা হয়, ১৯৪৫ সালের ১৮ অগস্ট তাইওয়ানের তাইপেইতে এক বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়। কিন্তু তার মৃত্যুর সত্যতা আজও প্রমাণিত হয়নি। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি সকল দেশবাসীকে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এক অখণ্ড জাতিসত্ত্বায় বেঁধে জাতীয় সংহতিকে দৃঢ় করেছিলেন। আজাদ হিন্দ ফৌজের জওয়ানদের মধ্যে তিনি ভালবাসা ও আনুগত্যের এক আশ্চর্য অনুপ্রেরণা সৃষ্টি করেছিলেন। এমনকি দেশ স্বাধীন হলে সেদেশের প্রশাসন ও অর্থনৈতিক পরিকল্পনা কেমন হবে, তাও ঠিক করে রেখেছিলেন তিনি। ১৯৯২ সালে তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান ‘ভারতরত্ন’ দেওয়ার প্রস্তাব রাখা হয়। কিন্তু তার পরিবারবর্গের আপত্তিতে এই সম্মান দেওয়া হয়নি। Alumnus শৈলেন্দ্র সরকার বিদ্যালয় ও শেঠ আনন্দরাম জয়পুরিয়া কলেজ, কলকাতা India. - সৌমেন্দ্র নাথ ঠাকুর ১২ নভেম্বর ২০০৭ নির্বাচন কমিটির নতুন সদস্যদের নাম ঘোষণা সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ যারা বিবেচনার জন্য তাদের নাম জমা দিয়েছেন। আমরা অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচন কমিটিতে তাদের সঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি। উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের নির্বাহী পরিষদের বৈঠকের আলোচনা সাপেক্ষে আসন্ন ২০২৪ সালে বাংলা উইকিপিডিয়ার ২০ বছরপূর্তি এবং উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের ১০ বছরপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে উইকিসম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে সম্প্রদায়ের মতামত আহ্বান করা হচ্ছে। মতামত প্রদান বা জরিপের অংশ নিতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন। উল্লেখ্য, জরিপটি গুগল পরিষেবা ব্যবহার করে পরিচালিত। বটের নতুন কাজ সম্পাদনার সংখ্যা পরিসংখ্যান হালনাগাদ সর্বজনীন আচরণবিধি সমন্বয় কমিটির জন্য সনদ পর্যালোচনা করুন আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Ayan নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Ayan~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) সাধারণ আপেক্ষিকতা মহাকর্ষের একটি তত্ত্ব। ১৯০৭ থেকে ১৯১৫ সালের মধ্যে বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন এটি প্রবর্তন করেন। এই তত্ত্বে বলা হয়েছে, দুই বা ততোধিক ভরের মধ্যে পর্যবেক্ষণকৃত মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলের কারণ হল, তারা নিজেদের ভরের মাধ্যমে আশেপাশের স্থান-কালকে বাঁকিয়ে দেয়। ব্যাপারটি অনেকটা টানটান করে বেঁধে রাখা একটি চাদরের মাঝখানে একটি বেশ ভারী পাথর রেখে দেয়ার মত। পাথর রাখার কারণে চাদরের কেন্দ্রভাগে একটি বক্রতার সৃষ্টি হয়। এখন চাদরের উপর অপেক্ষাকৃত কম ভরের আরেকটি পাথর রাখলে তা কেন্দ্রের দিকে ঝুঁকে পড়বে বা পড়ে যেতে চাইবে। দেখা যাচ্ছে বেশি ভরের পাথরের মাধ্যমে সৃষ্ট বক্রতার কারণে কম ভরের পাথরটি তার দিকে টান অনুভব করছে। মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে এই চাদরটিই হল স্থান-কালের জালিকা। একটি বস্তুর কারণে এই জালিকায় সৃষ্ট বক্রতাই মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলের কারণ। আইজাক নিউটন মহাকর্ষ বলকে বস্তুসমূহের মধ্যে একটি আকর্ষণ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। কিন্তু আইনস্টাইনের এই বক্তব্য ছিল আরও সঠিক। তাছাড়া এটি মহাকর্ষীয় তরঙ্গের মত আকর্ষণীয় ঘটনার ভবিষ্যদ্বাণী করে। সাধারণ আপেক্ষিকতা বেশ কিছু ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার জন্য দায়ী যেগুলো নিউটনের সূত্র দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়না। যেমন, বুধসহ অন্যান্য গ্রহের কক্ষপথের মিনিট ব্যত্যয়। তাছাড়া এটি আলো বাঁকিয়ে দেয়ার প্রক্রিয়া এবং সময় ধীরকরণসহ এ ধরণের অনেক ভবিষ্যদ্বাণী করতে সক্ষম হয়েছিল যা পরবর্তীকালে প্রমাণিত হয়েছে। সাধারণ আপেক্ষিকতা মহাকর্ষের একমাত্র আপেক্ষিকতাভিত্তিক সূত্র না হলেও এটিই সরলতম এবং পর্যবেক্ষণের সাথে সবচেয়ে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অবশ্য কয়েকটি প্রশ্ন থেকেই যায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি হচ্ছে, কিভাবে সাধারণ আপেক্ষিকতাকে কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞানের সাথে একত্রিত করে কোয়ান্টাম মহাকর্ষের একটি সম্পূর্ণ স্বতঃপ্রবৃত্ত সূত্র নির্ণয় করা যায়? মহাকর্ষের মাধ্যমে আলোর বেঁকে যাওয়ার কারণে মহাকাশে একটি মজার ঘটনা পরিদৃষ্ট হয়, একটিমাত্র জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বস্তুর একাধিক বিম্ব। এই ঘটনাকে বলে মহাকর্ষীয় লেন্সিং যা জ্যোতির্বিজ্ঞানে গুরুত্বের সাথে পঠিত হয়। লিগো এবং জিও ৬০০ প্রকল্পের অনেক বিজ্ঞানীই মহাকর্ষীয় তরঙ্গের সরাসরি প্রমাণ পেয়েছেন। কৃষ্ণ বিবর থেকে নির্গত মহাকর্ষীয় তরঙ্গ অধ্যয়নের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা আদি মহাবিশ্বের গঠন বিষয়ে সম্যক ধারণা অর্জন করতে পারেন। এছাড়া সাধারণ আপেক্ষিকতা ভৌত বিশ্বতত্ত্বের মহা বিস্ফোরণ তত্ত্বের মৌলিক ভিত্তি। আপেক্ষিকতা এবং বিশ্বতত্ত্ব/রবার্টসন-ওয়াকার মেট্রিকের ক্রিস্টোফেল সংকেত]] সাধারণ আপেক্ষিকতা বুঝতে হলে শুরু করতে হবে বিশেষ আপেক্ষিকতা থেকে। আলবার্ট আইনস্টাইন ১৯০৫ সালে আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব প্রণয়ন করেছিলেন। বিশেষ থেকে সাধারণ তত্ত্বে যেতে তার সময় লেগেছে প্রায় ১০ বছর। ১৯১৫ সালে তিনি সাধারণ তত্ত্বটি প্রকাশ করেন যা মহাকর্ষ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আমূল পাল্টে দেয়। এই বইয়ে আমরা প্রথমেই দেখব, আইনস্টাইন কি পদ্ধতি অবলম্বন করে বিশেষ থেকে সাধারণ তত্ত্বে গিয়েছিলেন। আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বের মৌলিক স্বীকার্য দুটি: # পদার্থবিজ্ঞানের সূত্রসমূহ সকল জড় প্রসঙ্গ কাঠামো বা পরষ্পরের সাপেক্ষে সমবেগে চলমান কাঠামোগুলোতে একই থাকে। # আলোর বেগ একটি সার্বজনীন ধ্রুবক। চতুর্মাত্রিক স্থান-কালে একটি বিন্দু \Epsilon_1 চিহ্নিত করা যাক যার স্থানাংক \left(ct,x,y,z\right math>। এই বিন্দুটি থেকে সামান্য দূরে আরেকটি বিন্দু \Epsilon_2 চিহ্নিত করা যাক যার স্থানাংক \left\{c(t+dt),x+dx,y+dy,z+dz\right math>। এবার জড় প্রসঙ্গ কাঠামো বিবেচনা করলে এই বিন্দু দুটির মধ্যে যে দূরত্ব পাওয়া যায় তাকে মিনকাউস্কি মেট্রিক বলা হয়। এর গাণিতিক রূপ হচ্ছে: ইউক্লিডীয় স্থানে একটি প্রসঙ্গ কাঠামোকে \boldsymbol{\theta math> কোণে ঘোরানোর মাধ্যমে আরেকটি প্রসঙ্গ কাঠামো তৈরি করা হল। মূল কাঠামোর স্থানাংক \left(x, y\right math> নতুন কাঠামোর স্থানাংক (x^\prime, y^\prime math>। পুরনো থেকে নতুন কাঠামোতে যেতে হলে একটি রূপান্তর মেট্রিক্স ব্যবহার করতে হয়। রূপান্তর মেট্রিক্সের মাধ্যমে স্থানাংক দুটির রূপান্তরের সমীকরণ এভাবে লেখা হয়: এবার একটি ছদ্ম-ইউক্লিডীয় স্থানে যাওয়া যাক। এটা করার জন্য আমরা সময়ের মাত্রাকে বাস্তব এবং স্থানের মাত্রাকে কাল্পনিক ধরব। উপরের মেট্রিক্সে এ ধরণের পরিবর্তন আনতে হবে math>x\rightarrow il theta \rightarrow i\theta, y \rightarrow ct। তাহলে মেট্রিক্সটি দাড়াচ্ছে: আইডিএল বা ইন্টারেক্টিভ ডেটা ল্যাংগুয়েজ ইংরেজি ভাষায়: Interactive Data Language, IDL) তথ্য বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং চিকিৎসা শাস্ত্রে ছবি বিশ্লেষণের কাজে এটি বেশি ব্যবহৃত হয়। নাক্ষত্রিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় তারা। মূলত আমাদের ছায়াপথ তথা আকাশগঙ্গার অন্তর্ভুক্ত তারাদের নিয়েই এতে আলোচনা করা হয়ে থাকে, কারণ অন্য ছায়াপথের তারা সম্পর্কে আমরা এ যাবৎ খুব বেশি কিছু জানতে পারিনি। জ্যোতির্বিজ্ঞানের মূল দুটি ভাগ হচ্ছে, ছায়াপথীয় এবং বহিঃছায়াপথীয়। বোঝাই যাচ্ছে নাক্ষত্রিক জ্যোতির্বিজ্ঞান ছায়াপথীয় অংশটির অন্তর্ভুক্ত। তাত্ত্বিক নাক্ষত্রিক জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান/স্থানীয় তাপগতীয় সাম্যাবস্থা]] তাত্ত্বিক নাক্ষত্রিক জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান/গ্রে স্থানান্তর ও স্থানীয় তাপগতীয় সাম্যাবস্থা]] আগেই আমরা তারার গঠনের চারটি সমীকরণ উল্লেখ করেছি। সমীকরণ চারটি প্রমাণ করার জন্য যে অনুমিতিগুলো নেয়া হয়েছে সেগুলো হল: তারার পৃষ্ঠে পদার্থ এবং বিকিরণের মিথস্ক্রিয়া চলে। পদার্থ তথা কণাগুলো ম্যাক্সওয়েল-বোলৎজমান বণ্টন মেনে চলে এবং বিকিরণ কৃষ্ণবস্তু বিকিরণের নিয়ম মেনে চলে বলে ধরে নেয়া হয়েছিল। কিন্তু তারার পৃষ্ঠে এই নিয়মগুলো মেনে নিলে আমাদের তারাটি দেখতে পারারই কথা নয়। কারণ তারা দেখার জন্য প্রয়োজন ফোটন। আইসোট্রপিক ও তাপগতীয় সাম্যাবস্থা ধরে নিলে সেই ফোটন আসার সম্ভাবনাই একেবারে কমে যাবে। তার মানে তারার পৃষ্ঠে: # আইসোট্রপিক বিকিরণ থেকে খানিকটা ব্যত্যয় ঘটে # বিকিরণ স্থানীয় তাপগতীয় সাম্যাবস্থা মেনে চলে না সুতরাং এই স্থানে আমরা স্বাভাবিক তাপমাত্রা ঢাল বা গ্র্যাডিয়েন্ট ব্যবহার করতে পারব না। আরও কিছু বিষয় লক্ষ্য করলে দেখা যায় নাক্ষত্রিক গঠনের চারটি সমীকরণের তিনটিই তারার পৃষ্ঠে অকেজো হয়ে পড়ে। কারণ এই অঞ্চলে তারার ব্যসার্ধ্য-নির্ভর ভর মোট ভরের সমান, ব্যসার্ধ্য-নির্ভর প্রভা মোট প্রভার সমান এবং ব্যসার্ধ্য মোট ব্যসার্ধ্যের সমান। এই তিনটি রাশিই ধ্রুবক হয়ে যাচ্ছে। অথচ তিনটি সমীকরণে এই রাশিগুলোর ডেরিভেটিভ নেয়া হয়েছিল। ধ্রুবক হওয়ায় এদের মান শূন্য হয়ে যাবে। যে সমীকরণ তিনটি অকেজো হয়ে পড়ে সেগুলো হচ্ছে ভরের সংরক্ষণ সূত্র, তাপমাত্রা ঢাল এবং শক্তির নিত্যতা সমীকরণ। তারার কেন্দ্রে যে শক্তি উৎপাদিত হয় তা তিনটি প্রক্রিয়ায় কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠে পৌঁছাতে পারে। উল্লেখ্য যেকোন শক্তি প্রবাহের জন্যই এই তিনটি প্রক্রিয়া প্রযোজ্য। প্রক্রিয়াগুলো হচ্ছে: এই তিন প্রক্রিয়ায় শক্তি পৃষ্ঠে আসার পর তা তারা থেকে বেরিয়ে মহাশূন্যে ছড়িয়ে পড়ে। সেই শক্তির বদৌলতেই আমরা তারাদেরকে আকাশে জ্বলজ্বল করতে দেখি। প্রক্রিয়া তিনটির গভীর পর্যালোচনা করা যাক। এই তাপ প্রবাহের ক্ষেত্রে তাপমাত্রা ঢালের সমীকরণ হচ্ছে এই সমীকরণ থেকে দেখা যাচ্ছে, যখনই কোথাও তাপমাত্রা ঢাল থাকবে সেখানেই থাকবে একটি বহির্মুখী বিকিরণমূলক ফ্লাক্স। তার মানে এই নয় যে বিকিরণমূলক ফ্লাক্সই একমাত্র ফ্লাক্স। অন্য ফ্লাক্সও থাকতে পারে। এই সমীকরণের মাধ্যমে তারার অভ্যন্তরে ফোটনের শোষণ এবং পুনঃবিকিরণ প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করা যায়, আর এই ক্ষেত্রে মূল নিয়ন্ত্রণ থাকে অনচ্ছতা তথা অপাসিটির কাঁধে। অনচ্ছতাই নির্ধারণ করে কোন স্তরে কি পরিমাণ ফোটন শোষিত হবে এবং কি পরিমাণ পুনরায় বিকিরিত হয়ে পৃষ্ঠের দিকে যাত্রা করবে। সমীকরণে অনচ্ছতার মান নির্ণয় করা যায় রোজেলান্ড গড় এর মাধ্যমে। সমীকরণটি হচ্ছে এর জন্য প্রয়োজন হবে তরল গতিবিদ্যার বিখ্যাত মিশ্রণ দৈর্ঘ্য তত্ত্বের। ধরা হয়, তারার পরিচলন অঞ্চলে পরিচলনের কাজে নিয়োজিত প্রতিটি বুদবুদের গড়পড়তা আকার এবং গড় মুক্ত পথ একই, আর এই সমান মানটির নামই মিশ্রণ দৈর্ঘ্য। মিশ্রণ দৈর্ঘ্যকে \Lambda দ্বারা প্রকাশ করা হয়। তারার বিবর্তন এবং গঠনের আদর্শ সমীকরণগুলো প্রমাণ করার জন্য বেশ কিছু অনুমিতি গ্রহণ করতে হয়। অনুমিতিগুলো হচ্ছে: তারা গোলকীয়ভাবে প্রতিসম, অর্থাৎ আদর্শ গোলক যা পদার্থ এবং বিকিরণ দিয়ে গঠিত। ঘূর্ণন এবং চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রভাব খুবই নগণ্য, সুতরাং সেগুলো নিয়ে ভাবার কোন প্রয়োজন নেই। গোলকীয় প্রতিসাম্যের অর্থ হচ্ছে তারার পদার্থবিজ্ঞানকে কেবল একটি রাশি দিয়ে ব্যাখ্যা করা সম্ভব, রাশিটি হচ্ছে ব্যাসার্ধ্য r)। তারার বিভিন্ন ভৌত ও রাসায়নিক উপাদানের বিবর্তন খুব ধীরে ঘটে। এ কারণেই তারার গঠনের কালানুক্রমিক বিবর্তন জলস্থৈতিক (হাইড্রোস্ট্যাটিক) সাম্যাবস্থার কিছু সমীকরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়। হাইড্রোস্ট্যাটিক সাম্যাবস্থা অনুমিতির অর্থ হচ্ছে তারার পৃষ্ঠ থেকে কেন্দ্রের দিকে চাপ বাড়তে থাকে। আর দশা সমীকরণ থেকে বোঝা যায়, চাপ বাড়লে কেন্দ্রের দিকে তাপমাত্রা এবং ঘনত্বকেও বাড়তে হবে। উপরন্তু এই অনুমিতি আমাদেরকে যান্ত্রিক সময়সীমা নির্ণয়ে সাহায্য করে। পৃষ্ঠ অভিকর্ষের সমীকরণ ব্যবহার করে এই সময়সীমা নির্ণয় করা যায়। তৃতীয় ধাপ কীবোর্ড বিন্যাস নির্বাচন পঞ্চম ধাপ ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দেওয়া শেষ ধাপ – ইনস্টল পক্রিয়া শুরু উবুন্টু লিনাক্সে ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন উবুন্টু লিনাক্সে বাংলা সেটআপ বিষয়ে বাংলা কী বোর্ড সেটআপ (বাংলা ভাষার সাপোর্ট সহ বাংলা ইউনিজয় কী-বোর্ড (বিজয়ের পরিবর্তে) সেটআপ (SCIM ‌এর মাধ্যমে উইন্ডোজ ইনস্টলের পর উবুন্টু ফিরে আনা উবুন্টুতে পেন ড্রাইভ ফরম্যাট করা উবুন্টু লিনাক্স বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে, বিশেষ করে অনলাইন কমিউনিটিতে এর জনপ্রিয়তা চোখে পড়ার মতো। কিন্তু তারপরও একটা সমস্যা বরাবরই ছিলো তা হচ্ছে এই আলেচনা, সমস্যার সমাধানের অধিকাংশই অনলাইন কমিউনিটির বিভিন্ন সাইট/ব্লগ/ফোরামে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে রয়েছে। উল্লেক্ষ আমাদের প্রযুক্তি ও লিফোর সহযোগীতায় একটি সহায়িকা প্রকাশিত হয়েছে, কিন্তু উক্ত সহাযিকা প্রকাশের পর উবুন্টু’র অনেক পরিবর্তন এসেছে। এসব কারনেই এসকল বিক্ষিপ্ত উদ্যোগের একটি সংকলিত, সম্পাদিত ও আপডেটেড সহায়িকা বেশ প্রয়জন ছিলো। এই সহায়িকাটি তৈরির মূল অনুপ্রেরনা ক্রমবর্ধমান নতুন উবুন্টু ব্যবহারকারী, যারা প্রতিনিয়ত সমস্যার সম্মূখীন হয়েও উবুন্টু ও তার বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্ট চালিয়ে ‌যাচ্ছেন। এই সহায়িকাটি তৈরির সময় অনলাইন বেশ কিছু সাইট/ব্লগ/ফোরাম ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য: আমাদের প্রযুক্তি ফোরাম এবং প্রজন্ম ফোরাম। এই সহায়িকাটি লেখার সময় যার অনুপস্থিতি সবচেয়ে বেশি অনুভব করেছি তা হল আমার উবুন্টু তথা লিনাক্স চালানোর প্রধান সহকারী লিফো (লিনাক্স ফোরাম বাংলাদেশ)। লিফোর সকল সদস্যদের স্মরণে এই লেখা প্রকাশ করলাম। * এই সহায়িকাটিতে একজন নবীন উবুন্টু ব্যবহারকারীর জন্য উবুন্টু লিনাক্স সম্পর্কে প্রাথমিক বিযয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। সহায়িকার অধিকাংশ সমাধান কাজ করে বলে নিশ্চত করা হয়েছে। * এখানে অধিকাংশ সমাধানই কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ আছে ধরে নিযে প্রদান করা হয়েছে। * মূল হেডিং বোল্ড, সেন্টার এ্যালাইনমেন্ট এবং ফন্ট ১৫ ব্যবহার করা দেখান হয়েছে। উদাহরণ: * মূল হেডিং এর ভিতরে সাবহেডিং দেখান হয়েছে বোল্ড, জাস্টিফাই এবং ১২ ফন্টে। উদাহরণ: * সহায়িকায় কমান্ড লেখার কথা বলা হলে তা টার্মিনালে লেখার কথা বলা হয়েছে। * কমান্ড দেখানো হয়েছে একটি ট্যাব দিয়ে, বোল্ড এবং ফন্ট ১২ করে। উদাহরণ: মেন্যু আইটেম দেখান হয়েছে প্রথমে আইটেম/এ্যাপলিকেশনের নাম দিয়ে এরপর লোকেশন দেখান হযেছে। উদাহরণ: বর্তমানে বহুলব্যাবহৃত অসংখ্য জি.এন.ইউ লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় ডিস্ট্রিবিউশন হচ্ছে উবুন্টু লিনাক্স। ডেবিয়ান লিনাক্সের উপর ভিত্তি করে বানান উবুন্টু লিনাক্স এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে। উবুন্টু লিনাক্সের পিছনে মার্ক শ্যাটেলওর্থের ক্যলনোনিক্যাল লিমিটেড প্রতিষ্ঠানটি থাকলেও এই অপারেটিং সিস্টেমেটি তৈরি ও পরিচালনা দায়িত্বভার উবুন্টু লিনাক্সের বিশাল স্বেচ্ছাসেবক কমিউনিটির উপর পড়েছে। উবুন্টু লিনাক্সের স্বেচ্ছাসেবক কমিউনিটি অনলাইন কমিউনিটির সবচেয়ে সক্রিয়। এলাকা অথবা দেশভিত্তিক অনেক স্বেচ্ছাসেবক দলই গড়ে উঠেছে উবুন্টু লিনাক্সের জন্য। নতুন এবং সম্ভাব্য এবং বিদ্যমান সকল ব্যবহারকারীদের সাহায্যে সবসমই কোন না কোন স্বেচ্ছাসেবক এগিয়ে আসেন। ব্যবহারকারীদের প্রশ্নের উত্তর দেয়া থেকে তাদের সমস্যা সমাধান, এমনকি বিনামূল্যে উবুন্টু লিনাক্স বিতরণ করছেন অনেক স্বেচ্ছাসেবকই। এতে নতুন ব্যবহারকারীরা সহজেই উবুন্টু লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে উবুন্টু লিনাক্সকে হাতের সামনে পাচ্ছে। উবুন্টু লিনাক্স জনপ্রিয় হবার পিছনে সবচেয়ে বড় লারণ হচ্ছে এর ব্যবহার বান্ধব পরিচালন ব্যবস্থ্যা যা একজন নতুন ব্যবহারকারীকে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে সহজেই অভ্যস্ত হয়ে উঠতে সাহায্য করে। পূর্বের অনেক লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম বেশ শক্তিশালী হলেও সমস্যা ছিলো যে সাধারণ কাজের জন্য সমসধান দীর্ঘ অথবা কমান্ড লাইন ভিত্তিক ছিল। কিন্তু উবুন্টু লিনাক্স এসে এই সকল সমস্যার সহজ সমসধান করে দিয়েছে। বর্তমানে উবুন্টু লিনাক্সে হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার সাপোর্ট যেমন অনেক উন্নত তেমনই অধিকাংশ কাজেই একজন ডেস্কটপ ব্যবহারকরী সহজেই গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসের(জি.ইউ.আই) মধ্যমে প্রায় সকল কাজ সম্পন্ন করতে পারছেন। উবুন্টু লিনাক্স কেবল লিনাক্স এক।সপার্টদের নয় বরং সাধারণ কম্পিউটার ব্যাবহারকারীদেরও কাছে টেনে আনতে সক্ষম হয়েছে। একারনেই উবুন্টু লিনাক্সের ট্যাগলাইন হচ্ছে মানুষের জন্য লিনাক্স(Linux for Human Being)। বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত অসংখ্য জি.এন.ইউ লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় ডিস্ট্রিবিউশন হচ্ছে উবুন্টু লিনাক্স। ডেবিয়ান লিনাক্সের উপর ভিত্তি করে বানান উবুন্টু লিনাক্স এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে। উবুন্টু লিনাক্সের পিছনে মার্ক শ্যাটেলওর্থের ক্যলনোনিক্যাল লিমিটেড প্রতিষ্ঠানটি থাকলেও এই অপারেটিং সিস্টেমেটি তৈরি ও পরিচালনা দায়িত্বভার উবুন্টু লিনাক্সের বিশাল স্বেচ্ছাসেবক কমিউনিটির উপর পড়েছে। উবুন্টু লিনাক্সের স্বেচ্ছাসেবক কমিউনিটি অনলাইনের সবচেয়ে সক্রিয় কমিউনিটি। এলাকা অথবা দেশভিত্তিক অনেক স্বেচ্ছাসেবক দলই গড়ে উঠেছে উবুন্টু লিনাক্সের জন্য। নতুন এবং সম্ভাব্য এবং বিদ্যমান সকল ব্যবহারকারীদের সাহায্যে সবসময়ই কোন না কোন স্বেচ্ছাসেবক এগিয়ে আসেন। ব্যবহারকারীদের প্রশ্নের উত্তর দেয়া থেকে তাদের সমস্যা সমাধান, এমনকি বিনামূল্যে উবুন্টু লিনাক্স বিতরণ করছেন অনেক স্বেচ্ছাসেবকই। এতে নতুন ব্যবহারকারীরা সহজেই অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে উবুন্টু লিনাক্সকে হাতের সামনে পাচ্ছে। উবুন্টু লিনাক্স জনপ্রিয় হবার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে এর ব্যবহার বান্ধব পরিচালন ব্যবস্থ্যা যা একজন নতুন ব্যবহারকারীকে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে সহজেই অভ্যস্ত হয়ে উঠতে সাহায্য করে। পূর্বের অনেক লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম বেশ শক্তিশালী হলেও সমস্যা ছিলো যে সাধারণ কাজের জন্য সমসধান দীর্ঘ অথবা কমান্ড লাইন ভিত্তিক ছিল। কিন্তু উবুন্টু লিনাক্স এসে এই সকল সমস্যার সহজ সমাধান করে দিয়েছে। বর্তমানে উবুন্টু লিনাক্সে হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার সাপোর্ট যেমন অনেক উন্নত তেমনি অধিকাংশ কাজেই একজন ডেস্কটপ ব্যবহারকারী সহজেই গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসের(জি.ইউ.আই) মাধ্যমে সম্পন্ন করতে পারছেন। উবুন্টু লিনাক্স কেবল লিনাক্স এক্সপার্টদেরই নয় বরং সাধারণ কম্পিউটার ব্যাবহারকারীদেরও কাছে টেনে আনতে সক্ষম হয়েছে। একারনেই উবুন্টু লিনাক্সের ট্যাগলাইন হচ্ছে মানুষের জন্য লিনাক্স(Linux for Human Being)। জি.এন.ইউ ফ্রি (উন্মুক্ত) সফটওয়্যার আন্দোলন, লিনাক্স এসব কিছুর মতোই উবুন্টু লিনাক্সের পিছনেও একটি আদর্শ রয়েছে। ‍‍‍‍"উবুন্টু" একটি আফ্রিকান জুলু শব্দ (উচ্চারণ: ওউবোউন্টু oo-boon-too) যার অর্থ “অন্যের জন্য মানবতা” (“Humanity to Others”)।এই বৈশিষ্টের উপর ভিত্তি করেই উবুন্টু লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন গড়ে উঠেছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের স্বেচ্ছাসেবকদের পরিশ্রমে যেমন এই লিনাক্স তৈরি হয়েছে, তেমনই ব্যবহারকারীরা এজে অন্যের সাহায্য সহযোগীতায় উবুন্টু লিনাক্স ব্যবাহর প্রাণবন্ত করে তুলছে এবং একে অন্যের সমস্যারও সমাধান করছে। * উবুন্টু লিনাক্স (নোম-gnome ডেস্কটপ এ্যানভায়ার্মেন্টের উপর ভিত্তি করে তৈরি, প্রধান ডিরাইভেটিভ) * কুবুন্টু লিনাক্স(কেডিই –KDE কে ডেস্কটপ এ্যানভায়ার্মেন্টের উপর ভিত্তি করা) * এডুবুন্টু লিনাক্স(শিক্ষার্থীদের জন্য তৈরি)। এছাড়াও যেসকল ডিরাইভেটিভ ক্যানোনিক্যাল লিমিটেড থেকে রিলিজ দেওয়া হয়না কিন্তু তারপরও কনবেশি পরিচিত রয়েছে * জুবুন্টু লিনাক্স(এক্সএফএসিই-xfse ডেস্কটপ এ্যানভায়ার্মেন্টের উপর ভিত্তি করে তৈরি কম শক্তিশালী কম্পিউটারের জন্য) * উবুন্টু স্টুডিও(মাল্টিমিডিয়া প্লেব্যাক, এডিটিং পস্তুত বিভিন্ন কাজের জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত) * মিথবুন্টু (হোম থিয়েটারের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইনকৃত) উবুন্টু লিনাক্স বিভিন্ন এলাকা বা দেশ ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে বিশ্বে প্রচার ও প্রসার পাচ্ছে। বাংলাদেশ ও বর্তমানে এর ব্যতিক্রম নয়। ২০০৭ সালের শেষ থেকে বাংলাদেশ লিনাক্স ইউজার এলায়েন্সের অঙ্গসংগঠন, উবুন্টু বাংলাদেশ বাংলাদেশে উবুন্টু লিনাক্স কমিউনিটি দল হিসেবে বিভিন্ন প্রচারণামূলক কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। উবুন্টু ডিস্ক ইমেজ সিডিতে বার্ন করা আপনি যদি উবুন্টু লিনাক্সের ডিস্ক ইমেজ ডাউনলোড করে থাকেন তাহলে আপনাকে আগে ভালো মানের নতুন সিডিতে ইমেজটি বার্ন করে নিতে হবে। আপনি যদি উইন্ডোজ থেকে বার্ন করে থাকেন তাহলে বার্ন করার জন্য isorecorder ব্যবহার করতে পারেন। isorecorder দিয়ে কিভাবে সিডিতে বার্ন করতে হয় তা এখানে দেখুন। প্রয়জনে আপনি আপনার পছন্দের বার্নিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারবেন। সিডিরম থেকে বুট করার জন্য কম্পিউটার প্রস্তুত করা উবুন্টু সিডি বুট করে রান করার জন্য কম্পিউটারের বায়োস থেকে সিডিরমকে primary boot device হিসাবে সেট করে নিতে হবে। কিভাবে করতে হবে তা মাদার্বোর্ড অনুযায়ী ভিন্ন হয়ে থাকে। ইউএসবি পেনড্রাইভ উবুন্টু ইমেজ বার্ন করা এই সফটওয়্যার দিয়ে ইউএসবি পেনড্রাইভ এ উবুন্টু ইমেজ বার্ন করার পদ্ধতি হল প্রথমে কম্পিউটারে ইউএসবি পেনড্রাইভ লাগান। ইউএসবি পেনড্রাইভ টি ফর্মেট দিন। পরে unetbootin সফটওয়্যারটি চালু করুন। এখানে আপনি ২টি রেডিও বাটন দেখতে পাবেন। দ্বিতীয় বাটনটি সিলেক্ট করে ড্রপডাউন ম্যেনু থেকে ISO নির্বাচন করুন। Browse বাটনে ক্লিক করে উবুন্টু লিনাক্স এর ডিস্ক ইমেজটি দেখিয়ে দিন। নিচে দেখুন আপনার ইউএসবি পেনড্রাইভ সফটওয়্যারটি পেয়েছে কিনা? পেলে ok বাটনে ক্লিক করুন। ইউএসবি পেনড্রাইভ এ বার্ন হয়ে গেলে রিস্টার্ট করতে বলবে। কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। ইউএসবি পেনড্রাইভ থেকে বুট করার জন্য কম্পিউটার প্রস্তুত করা ইউএসবি পেনড্রাইভ থেকে বুট করার জন্য বুট ডিভাইস থেকে ইউএসবি পেনড্রাইভ নির্বাচন করুন। প্রয়জনে আপনার কম্পিউটার মাদার্বোর্ডের ম্যানুয়াল দেখুন। উবুন্টু লিনাক্স একটি বড় সুবিধা হল আপনি উবুন্টু লিনাক্স সেটাপ না দিয়েই লাইভ অপারেটিং সিস্টেম চালাতে পারবেন। এতে আপনি কম্পিউটারের হার্ডিস্কে ইনস্টলের পূর্বে পরীক্ষা করে দেখতে পারবেন সব আছে কিনা, সেই সাথে নতুন ব্যবহারকারীরা কিছুদিন লাইভ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে উবুন্টু লিনাক্সের সাথে অভ্যস্থ্য হতে পারবেন। লাইভ সিডি চালালে কম্পিউটারের কোন পরিবর্তন আসে না তাই এটি নিরাপদ। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে লাইভ অপারেটিং সিস্টেম চালালে কোন সেটিংস থাকে না, তাই প্রতিবার সকল কিছু সেট করে নিতে হয়। উবুন্টু লিনাক্স ডিফল্ট স্ক্রিন পরিষ্কার হালকা বাদামী রঙের থিমসহ একটি ডেস্কটপ্। উপরের এবং নিচের প্যানেল বার এবং মাঝে কিছু আইকন থাকে। উবুন্টু লিনাক্স একটি বড় সুবিধা হল আপনি উবুন্টু লিনাক্স সেটাপ না দিয়েই লাইভ অপারেটিং সিস্টেম চালাতে পারবেন। এতে আপনি কম্পিউটারের হার্ডিস্কে ইনস্টলের পূর্বে পরীক্ষা করে দেখতে পারবেন সব আছে কিনা, সেই সাথে নতুন ব্যবহারকারীরা কিছুদিন লাইভ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে উবুন্টু লিনাক্সের সাথে অভ্যস্থ্য হতে পারবেন। লাইভ সিডি চালালে কম্পিউটারের কোন পরিবর্তন আসে না তাই এটি নিরাপদ। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে লাইভ অপারেটিং সিস্টেম চালালে কোন সেটিংস থাকে না, তাই প্রতিবার সকল কিছু সেট করে নিতে হয়। উবুন্টু লিনাক্স ডিফল্ট স্ক্রিন পরিষ্কার হালকা বাদামী রঙের থিমসহ একটি ডেস্কটপ্। উপরের এবং নিচের প্যানেল বার এবং মাঝে কিছু আইকন থাকে। উপরের প্যানেলটি মেন্যু এবং এ্যপ্লিকেশন শর্টকাট, ব্যবহারের জন্য। আর নিচের প্যনেলটি খোলা উইন্ডো তালিকা, ভার্চুয়াল ডেস্কটপ ওয়ার্কস্পেস এবং ট্রাশ ফোল্ডার শর্টকাট দেখায়। উবুন্টুর উপরের প্যনেলে ডিফল্টভাবে তিনটি মেন্যু থাকে * Application মেন্যু: বিভিন্ন সফটওয়্যার চালু করার জন্য * Places মেন্যু: কম্পিউটারের বিভিন্ন হার্ডড্রাইভ এ যাবার জন্য * System মেন্যু: রক্ষনাবেক্ষণ ও এ্যাডমিনিসট্রেটিভ কাজ করার জন্য। উবুন্টু লিনাক্স লাইভ সিডি কয়েকদিন চালিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা ও অভ্যস্ত হলে হার্ডিস্কে স্ট্যানডএলোন ইনস্টলেশন করতে পারেন। প্রাথমিকভাবে যারা দীর্ঘদিন উইন্ডোজ চালিয়ে অভ্যস্ত তাদেরকে পরামর্শ দেওয়া হয় উইন্ডোজ ও লিনাক্স দুইটি অপারেটিং সিস্টেম (ডুয়েল বুটিং) রাখতে। এই টিউটোরিয়ালে উইন্ডোজ প্রিইনস্টল কম্পিউটারে উবুন্টু লিনাক্স ডুয়েল বুটিং অপশনসহ ইনস্টল করা হয়েছে। এরপর সিডি থেকে ইনস্টলের প্রয়োজনীয় কাজ হতে থাকবে যা প্রগ্রেস বারের মাধ্যমে দেখানো হবে। এরপর আপনাকে কতগুলা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। যেমন কোন ভাষায় উবুন্টু ইনস্টল করতে চান, আপনার অবস্থান কোথায়, কী-বোর্ড লেয়াউট কেমন হবে ইত্যাদি। এটি আপনার প্রথম উবুন্টু ইনস্টল হলে আপনার উচিত ইনস্টলের ভাষা বাংলা নির্বাচন করা এর ফলে পরবর্তী ধাপগুলি আপনার বুঝতে সুবিধা হবে। তবে বাংলাতে ইনস্টল করা হলেও ইংরেজীতে ব্যবহারের অপশন সয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়ে যাবে।এখানে No Localization নির্বাচন করে Forward বাটনে ক্লিক করুন। ভাষা বাংলা নির্বাচন করা হলে সয়ংক্রিয়ভাবে ঘড়ি বাংলাদেশ সময়ের সাথে সমন্বয় করা হবে। এবং আপনার অবস্থান বাংলাদেশ হিসাবে চিহ্নিত করা হবে।আর ভাষা বাংলা নির্বাচন না করলে Region এ Asia এবং Time Zone এ Bangladesh Time অথবা Bd Time নির্বাচন করতে হবে। ভাষা বাংলা নির্বাচন করলে বাংলাদেশ জাতীয় কী-বোর্ড নির্বাচন করা থাকবে এ পর্যায়ে। এটি পরিবর্তন করে Suggested Option অথবা বিকল্প পরামর্শ নির্বাচন করে Forward বা এগিয়ে চলুন বাটনে ক্লিক করতে হবে। এখানে নবীন রা সমস্যায় পড়ে। ভুল করে সম্পূর্ন হার্ডডিস্ক ডিলিট করে ফেলে। উপরের বিষয়গুলা ঠিকমত শেষ হলে এই ধাপে হার্ডডিস্ক পার্টিশনিং এর জন্য তিনটি অপশন দেখাবে। এখানে Specify Partitions Manually নির্বাচন করে Forward বাটনে ক্লিক করুন। এখন কোন ফ্রি স্পেস সিলেক্ট করে Add বাটনে ক্লিক করি। একটি উইন্ডো আসবে। এখানে আপনার যে পরিমাণ স্পেস প্রয়জোন তা দিন। Use As বক্সে Ext4 File system দিন। Mount Pint বক্সে/দিন। এবার ok বাটন ক্লিক করুন। আপনার কম্পিউটারের র‍্যাম ২ জিবির বেশি হলে সোয়াপ পার্টিশন লাগবে না। সোয়াপ পার্টিশন করার জন্য ফ্রি স্পেস সিলেক্ট করে Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। একটি উইন্ডো আসবে। এখানে 1024 দেই। Use As বক্সে Swap Area নির্বাচন করি। Ok বাটনে ক্লিক করি। হার্ডডিস্ক পার্টিশন করার পর আপনার নাম, ব্যবহারকারীর নাম(যে নামে লগইন করতে চান) ও পাসওয়ার্ড(Password) লিখতে হবে। পাসওয়ার্ড ৮ অক্ষরের কম হলে বা খুবই সহজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা হলে একটি সতর্কতা বার্তা দেখাতে পারে। উইন্ডোজ এর কোন ব্যাবহারকারীর নিজেস্ব সেটিং বা উইন্ডোজের My Documents ফোল্ডারে সবকিছু উবুন্টুতে ইম্পোর্ট করতে চান কিনা তা জানতে চাওয়া হবে। উবুন্টু থেকে উইন্ডোজের সকল ফাইল ব্যবহার ও সম্পাদনা করা যায়, তাই কোন ফাইল ইম্পোর্ট করার কোন প্রয়োজন নেই। এর পরবর্তী ধাপে আপনাকে জানানো হবে আপনি ভাষা, কী-বোর্ড লেয়াউট, লগইন নাম, অবস্থান ইত্যাদি বিষয়ে কী কী নির্বাচন করেছেন। এই উইন্ডোর “ইনস্টল” বাটনে ক্লিক করলে ইনস্টল শুরু হবে।ইনস্টলের বিভিন্ন পর্যায়ে উবুন্ট কি, এটি ব্যবহারের সুবিধা এবং বিভিন্ন সফটওয়্যারের বৈশিষ্টগুলি দেখানো হয়। ইনস্টল শেষ হলে নতুন একটি উইন্ডো দেখা যাবে। সেখানে জানানো হবে ইনস্টল সম্পন্ন এবং লাইভ সিডি পরীক্ষা চালিয়ে যেতে চান কিনা তা জানতে চাওয়া হবে। সেখান Restart Now বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর থেকে প্রতি বার কম্পিউটার চালু করার সময় উবুন্টু এবং উইন্ডোজ নির্বাচন করার অপশন * আপনার ইন্টারনেট বিবরনী (যেমন আইপি, নেটমাস্ক, গেটওয়ে, ডিএনএস, ডায়েলাপের ক্ষেত্রে প্রোভাইডারের নম্বর প্রভৃতি) হতের সামনে রাখুন। * আপনার ইন্টারনেটের ক্যাবল (ডায়েলাপের ক্ষেত্রে মডেমের ক্যাবল, মোবাইলের ক্ষেত্রে ইউএসবি ক্যাবল) সংযুক্ত আছে তা নিশ্চিত করুন। * আপনার ইন্টারনেট ডিভাইস (যেমন ল্যান কার্ড, মডেম, মোবাইল প্রভৃতি) উবুন্টু চিহ্নিত করেছে তা নিশ্চিত রুন। * উবুন্টু ইনস্টলেশনের পর টপ প্যানেলের ডান দিকে দুইটি কম্পিউটারের নেটওয়ার্ক আইকন দেখা যায় সেখান থেকে ইন্টারনেট সংযোগ কনফিগার করা যাবে অথবা System Preferences Network Configaration থেকেও করা যাবে। অধিকাংশ ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশনই ব্যবহারকারীদের স্ট্যাটিক আইপি দিয়ে থাকে যা তাদের কম্পিউটারকে আইএসপির নেটওয়ার্কে চিহ্নিত করে। আপনার ইন্টারনেট সংযোগের ধরন জানতে আপনার ইনটারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকেও জানতে পারেন। * নেটওয়ার্ক ম্যানেজার চালু করুন। * উপরের “Connection Name” ফিল্ডে আপনার নেটওয়ার্কের নাম প্রদান করুন। * এবার ট্যাবে “IPv4” হিসাবে “Manual” নির্বাচন করুন। * এরপর “Add” নির্বাচন করুন। * একে একে আপনার ইনটারনেটের IP, Netmask, Getway, DNS এর তথ্যাদি প্রদান করুন। DNS এড্রেস দেওয়ার সময় “,” ব্যবহার করে DNS এড্রেস আলাদা করুন। * অটমেটিকভাবে কানেক্ট করতে হলে উপরে “” টি নির্বাচন করুন, আর সকল ইউজারের জন্য কানেকশনটি দেওয়ার জন্য নিচে “Available to all users” নির্বাচন করুন। * “Ok” নির্বাচন করে বেরিয়ে আসুন। মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ব্রাউসিং এখন বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়। উবুন্টুতে মোবাইল ফোন দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন একদমই সহজ। এর জন্য কোন ড্রাইভার লাগে না। সুধু মোবাইলকে ইউএসবি কেবলএর মাধ্যমে কম্পিউটারে কানেক্ট করে নিচের কাজ গুলো করুন। এবার অনস্ক্রিন স্টেপগুলো অনুশরন করুন। প্রথমে Country পরবর্তিতে Service provider এর নাম নির্বাচন করুন। সব ঠিভাবে হলে আপনার নেটওয়ার্কের নাম নির্বাচন করে “Apply” করুন। নতুন একটি উইন্ডো আসবে, উপরে Connect Automatically এবং নিচে Available to All Users নামে দুইটি অপশন থাকবে। এই দুইটি টি এর বক্সে ক্লিক করে "Apply” বাটনে ক্লিক করি। হয়ে গেলে নেটওয়ার্ক মেনেজার আইকনে ক্লিক করলেই আপনার কানেকশন দেখাবে। কিছু কিছু আইএসপি বর্তমানে কোন IP address, subnet mask, Getway address ইত্যাদি না দিয়ে শুধু ইউসার নেম আর পাসওয়ার্ড দেয়। এধরনের সংযোগকে PPPoE বা Point-to-Point Protocol over Ethernet বলে। এধরনের ইন্টারনেট কানেক্ট করতে হলে সেখান থেকে “DSL” ট্যাব নির্বাচন করুন। এরপর “Add” বাটনে ক্লিক করে username ও password দিয়ে বাটনে ক্লিক করুন। হয়ে গেলে নেটওয়ার্ক মেনেজার আইকনে ক্লিক করলেই আপনার কানেকশন দেখাবে। ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনের পর যে কাজটি সহজ হয়ে যায় তা হচ্ছে সফটওয়্যার ইনস্টলেশন করা। উবুন্টু লিনাক্সে সফটওয়্যার ইনস্টলেশনের ধারণা উইন্ডোজে সফটওয়্যার ইনস্টলেশনের ধারণা থেকে ভিন্ন। উবুন্টু লিনাক্সে উইন্ডোজের মত ইন্টারনেট সাইট খুঁজে খুঁজে সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনস্টলেশন করতে হয় না। কারন উবুন্টু লিনাক্সে রয়েছে সফটওয়্যার রিপোসিটারি(Repositary) নামক বিশাল সফটওয়্যারের আধার যেখানে হাজার হাজার সফটওয়্যার বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ইনস্টল করার সুযোগ রয়েছে। আর ব্যবহারকারীর সুবিধার জন্য .deb নামক বাইনারি ইনস্টলার আছে, যা ডাউনলোড করে সহজেই সফটওয়্যার ইনস্টল করা যায়। আর কমান্ড লাইনে সফটওয়্যার ইনস্টলের মজাই আলাদা। আপনি যে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে চাচ্ছেন তার সঠিক নাম সংগ্রহ করুন। আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেটের সংযোগ আছে তা নিশ্চিত করুন। যেকোন সফটওয়্যর ইনস্টলেশনের আগে সফটওয়্যারটি সোর্সের তালিকা ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নিন। পরীক্ষা করার জন্য System Administrator Software Sources এ গিয়ে সফটওয়্যার সোর্সগুলো পরীক্ষা করে নিন। সফটওয়্যার সোর্স লিস্ট রিফ্রাশ করুন * সফটওয়্যার ইনস্টলেশনের সময় একটি মাত্র পদ্ধতি অনুশরন করুন। পিছনে কোন এ্যাডমিনিসট্রেটিভ কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। * উবুন্টু লিনাক্সে বেশ কয়েকভাবে সফটওয়্যার ইনস্টলের সুবিধা রয়েছে। যেমন * সফটওয়্যার সেন্টার ব্যবহার করে * সিন্যাপ্টিক প্যাকেজ ম্যানেজার ব্যবহার করে * ডেব প্যাকেজ ব্যবহার করে * কমান্ড লাইন ব্যবহার করে আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Mukhtar নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Mukhtar~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) সমস্যা: প্রমাণ কর যে, ক্রিস্টোফেল সংকেত টেন্সর নয় কিন্তু দুটি ক্রিস্টোফেল সংকেতের বিয়োগফল একটি টেন্সর। সমাধান: তিন সূচকের ক্রিস্টোফেল সংকেতকে এভাবে লেখা যায়, দেখা যাচ্ছে, ক্রিস্টোফেল সংকেতকে ভিন্ন একটি স্থানাংক ব্যবস্থায় রূপান্তরিত করার পর দুটি টার্ম আসছে। দ্বিতীয় টার্ম নিয়ে কোন সমস্যা নেই, এই টার্মে রূপান্তরিত ক্রিস্টোফেল সংকেত আছে, তার আগে আছে তিনটি রূপান্তর মেট্রিক্স যার সবগুলোই টেন্সরের মত আচরণ করছে। কেবল এই টার্মটি থাকলে ক্রিস্টোফেল সংকেতের টেন্সর হতে কোন বাঁধা থাকত না। কিন্তু প্রথম টার্মটি থাকার কারণে এটি টেন্সরের মর্যাদা হারিয়েছে। কিন্তু দুটি ক্রিস্টোফেল সংকেতের জন্য এমন রূপান্তর মেট্রিক্স লেখার পর একটি থেকে অন্যটি বিয়োগ করলে প্রথম টার্মটি বিয়োগ চলে যাবে। থাকবে কেবল বিশুদ্ধ টেন্সরের বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন দ্বিতীয় টার্মটি। এজন্যই দুটি ক্রিস্টোফেল সংকেতের বিয়োগফল একটি টেন্সর। * লোহিত দানব শাখার চূড়ায় যখন হিলিয়াম দহন শুরু হয় তখন তারার কেন্দ্রের তাপমাত্রা এবং ঘনত্ব থাকে যথাক্রমে 8 \times 10^7 K এবং 10^6 gm cm 3 math ঘনত্ব এত বেশি হওয়ার কারণে ইলকট্রন সম্পূর্ণ অপজাত অবস্থায় থাকে। এই দশায় কেন্দ্রের গ্যাসের চাপ তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে অপজাত্যের উপর। * কোন অপজাত্য না থাকলে এমনটি ঘটে: নতুন শক্তির উৎস তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে গ্যাসের চাপও বেড়ে যায় এবং হাইড্রোস্ট্যাটিক সাম্যাবস্থা ধরে রাখার জন্য অঞ্চলটি সম্প্রসারিত হতে শুরু করে। এই সম্প্রসারণের ফলে তাপমাত্রা কমে যায় এবং তা নতুন শক্তি উৎসের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। * কিন্তু অপজাত্য থাকলে, নতুন শক্তি উৎসের কারণে তাপমাত্রা বাড়া সত্ত্বেও তা চাপকে প্রভাবিত করতে পারে না। যার ফলে অঞ্চলটি সম্প্রসারিত হয় না, তাপমাত্রা আরও বাড়তে থাকে এবং শক্তি উৎস আরও দ্রুত শক্তি উৎপাদন করতে থাকে। লোহিত দানব শাখার শেষ পর্যায়ে তারার মধ্যে এমনটিই ঘটে। যার ফলে হঠাৎ করে শক্তির একটি ঝলক দেখা যায় যাকে বলা হয় হিলিয়াম ফ্ল্যাশ বা হিলিয়াম ঝলক। 3\alpha বিক্রিয়ার মাধ্যমে হিলিয়াম পুড়ে এই বিক্রিয়ার মাধ্যমে কার্বন উৎপাদিত হয়। এই ঝলকের ঘটনাটিকে এক ধরণের "থার্মাল রানঅ্যাওয়ে" বলা হয়। * তবে হিলিয়াম ঝলকের শক্তি রহিত করার পদ্ধতিও আছে। প্রথমত বিক্রিয়ার মাধ্যমে যে বিপুল পরিমাণ শক্তি বিকিরিত হয় তার প্রায় কোন অংশই তারার পৃষ্ঠে পৌঁছুতে পারে না, বরং হিলিয়াম দহন অঞ্চলের ঠিক বাইরে যেসব নন-ডিজেনারেট পদার্থ আছে তাদের দ্বারা শোষিত হয়। তারা এই শক্তি শোষণ করে প্রসারিত হতে শুরু করে যা হিলিয়াম ঝলকের শক্তি কমিয়ে দেয়। দ্বিতীয় পদ্ধতি হচ্ছে পরিচলন। শক্তির ফ্লাক্স অনেক বেড়ে যাওয়ায় তাপমাত্রা গ্র্যাডিয়েন্ট বেড়ে গিয়ে অ্যাডায়াবেটিক গ্র্যাডিয়েন্টের চেয়ে বেশি হয়ে যায়, এর ফলে পরিচলন শুরু হয়। পরিচলনের মাধ্যমে শক্তি পুনর্বণ্টিত হয়ে হিলিয়াম ঝলকের বাহাদুরি নাশ করে। * এখন তাহলে তারায় দুটি পরিচলন অঞ্চল আছে, একটি এনভেলপে এবং অন্যটি হিলিয়াম দহন অঞ্চলের ঠিক বাইরে। এই দুটি অঞ্চলের মাঝে বাঁধা হয়ে আছে হাইড্রোজেন দহন শেল। মধ্যিখানে শেলটি থাকার কারণে দুই পরিচলন অঞ্চলের মধ্যে এনট্রপি এবং চাপের পার্থক্য অনেক বেশি হয়, যার ফলে তারা মিশতে পারে না। * হিলিয়াম প্রথমে জ্বলে উঠে হিলিয়াম কোর ও হাইড্রোজেন শেলের সীমানায়। এই স্থানে তাপমাত্রা হঠাৎ অনেক বেড়ে যাওয়ায় এখানকার অপজাত্য ঝলকের পরপরই দূর হয়ে যায়। কিন্তু তারার একেবারে কেন্দ্রের দিকে অপজাত্য থেকে যায়। পরবর্তীতে আরও কিছু গৌণ ঝলকের মাধ্যমে পুরো কোরের অপজাত্য দূর হতে পারে এবং তারার কেন্দ্রবিন্দুতেও হিলিয়াম দহন শুরু হতে পারে। মনে রাখতে হবে, ঘনত্ব স্থির রেখে তাপমাত্রা বাড়াতে থাকলেই এক সময় অপজাত্য দূর হয়। তবে এই সীমা সব ভরের তারার জন্য সমান নয়। * অতি নিম্ন ভরের তারা শোনবার্গ-চন্দ্রশেখর সীমায় পৌঁছানোর পূর্বেই মূলধারা ত্যাগ করে। কারণ এদের একমাত্র নিউক্লীয় বিক্রিয়া প্রোটন-প্রোটন শিকল, তাপমাত্রার উপর যার নির্ভরতা খুব কম। ফলে হাইড্রোজেন বেশি পুড়ে না এবং হিলিয়াম কোরের ভরও বেশি বাড়ে না। * কিন্তু উচ্চ বা মধ্যবর্তী ভরের তারায় সিএনও চক্র চলে। দহন হার বেশি হওয়ায় হিলিয়াম কোরের ভর এই সীমাকেও ছাড়িয়ে যায়। এজন্যই হাইড্রোজেন শেষ হয়ে যাওয়ার পর এসব তারার হিলিয়াম খুব কোর খুব দ্রুত সংকুচিত হয় এবং তারা খুব দ্রুত লোহিত দানব শাখার দিকে এগিয়ে যায়। মূল ইংরেজি নাম হচ্ছে "জিরো এইজ হরাইজন্টাল ব্রাঞ্চ Zero Age Horizontal Branch) বা সংক্ষেপে ZAHB, বাংলায় একে এখন থেকে "যাহব উচ্চারণ হবে আসলে যা'ব্) বলেই ডাকব। হের্ডসব্রং-রাসেল চিত্রে লোহিত দানব শাখার একেবারে চূড়া থেকে তারাগুলো যে অনুভূমিক রেখার বিভিন্ন অংশে এসে পড়ে সেই রেখার নাম যাহব। আরজিবি-র চূড়া থেকে অনুভূমিক শাখায় স্বল্প ভরের তারার হিলিয়াম কোরে যে অজপাত্য থাকে হিলিয়াম ফ্ল্যাশের মাধ্যমে তা পুরো দূর করতে ১ মিলিয়ন বছর লাগে। এ সময় তারার পৃষ্ঠ প্রভা অনেকখানি কমে যায়। কারণ হচ্ছে, প্রধান হিলিয়াম ঝলকের পর যখন কোরের বাইরের দিককার অপজাত্য (degeneracy) দূর হয়ে যায় তখন কোর প্রসারিত হতে শুরু করে। অনেক প্রসারিত হওয়ায় তাপমাত্রা কমে যায় এবং সে কারণে এর চারদিকে বিরাজমান হাইড্রোজেন দহন শেলের তাপমাত্রাও কমে যায়। এর ফলে প্রভা কমে যায়। এভাবেই আরজিবি-র চূড়া থেকে তারা নেমে আসে অনুভূমিক শাখায়। মনে রাখতে হবে, যাহবে আসার পূর্বেই হিলিয়াম কোরের অজপাত্য প্রায় পুরো দূর হয়ে যায়। আরজিবি-র চূড়া থেকে যাহবে আসতে যেহেতু অনেক কম সময় লাগে সেহেতু এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এমন তারা সহজে দেখা যায় না। তারার বিবর্তনের মডেল তৈরি করতে গিয়ে অনেক বিজ্ঞানীই তাই আরজিবি থেকে যাহবে আসার সময়টুকু উপেক্ষা করেন, যেহেতু এর সাথে পর্যবেক্ষণ মেলানোর কোন উপায় নেই। হিলিয়াম দহনের মাধ্যমে কার্বন উৎপন্ন হয়। হিলিয়াম দহনের পুরো প্রক্রিয়ায় মোট যত কার্বন তৈরি হয় তার মাত্র ৫% তৈরি হয় হিলিয়াম ফ্ল্যাশের প্রভাবে, আরজিবি চূড়া থেকে যাহবে আসার সময়টুকুতে। যাহবে আসার পর কোরটি প্রায় সমসত্ত্ব হয়ে যায় এবং সেখানে প্রতিনিয়ত হিলিয়াম দহন হতে থাকে। যাহবে কোন তারা কিভাবে বিবর্তিত তা ৪ টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে: # তারার এনভেলপে হিলিয়ামের প্রাচুর্য math>Y নিউক্লীয় বিক্রিয়া এবং ধ্রুব প্রভা যাহব তারায় দুটি নিউক্লীয় বিক্রিয়া চলে, কোরে হিলিয়াম দহন এবং তার চারদিকে অবস্থিত একটি শেলে হাইড্রোজেন দহন। হিলিয়াম দহনের কারণে কোরটি পরিচলনীয় (কনভেকটিভ) হয়ে যায়। শেলের হাইড্রোজেন দহন নির্ভর করে এনভেলপের ভরের উপর। এনভেলপের ভর বেশি হলে, শেল বেশি উত্তপ্ত হয়, তাতে হাইড্রোজেন দহনের হারও বেড়ে যায়। স্ট্যান্ডার্ড ক্যান্ডল হিসেবে যাহব তারা প্রমিত দীপ হিসেবে ব্যবহার করতে হলে যাহব তারার প্রভা সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে। সামান্য কিছু একটা পরিবর্তন করলে তাদের প্রভা কিভাবে পরিবর্তিত হয় তা বুঝতে হবে। প্রভার উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে হিলিয়াম কোরের ভর, প্রাথমিত হিলিয়াম প্রাচুর্য এবং ধাতবতা। নিম্নোক্ত সমীকরণগুলোর মাধ্যমে পরিবর্তনের ধরন বোঝা যায়: এই তিনটি বিক্রিয়ার মাধ্যমে গাণিতিক সম্পর্ক বোঝা যাচ্ছে। কিন্তু এখন ভৌত ব্যাখ্যা দিচ্ছি, পর্যায়ক্রমে: ধরি, প্রাথমিক ধাতবতা সব তারার জন্য একই। প্রথমেই যদি কোরে হিলিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে তাহলে দহন দ্রুত হবে এবং হিলিয়াম কোরের ভর কমে যাবে। এতে তারার উজ্জ্বলতা কমে যাওয়ার কথা। কিন্তু এনভেলপের ভর যদি বেশি হয়, অর্থাৎ তারার মোট ভর যদি বেশি তাহলে শেলে হাইড্রোজেন দহন দ্রুত হবে এবং আরও বেশি হিলিয়াম তৈরি হয় এনভেলপে জমা হবে। এতে এনভেলপের অপাসিটি কমে যাবে এবং প্রভা বেড়ে যাবে। অনুভূমিক শাখার উত্তপ্ত তথা নীল প্রান্তে তারার মোট ভর কম। তাই তাদের হিলিয়াম কোরের ভর কমে যাওয়ায় প্রভা কমে যাবে, এনভেলপের ভর বেশি না হওয়ায় হাইড্রোজেন দহন সেই কমে যাওয়াকে ঠেকাতে পারবে না। কিন্তু শাখাটির লাল প্রান্তে তারাগুলোর ভর বেশি, হিলিয়াম কোরের ভর কমে গেলেও হাইড্রোজেন দহনের কারণে আল্টিমেটলি প্রভা বাড়বেই। সার্বিকভাবে বলা যায়, অনুভূমিক শাখা আরও বেঁকে যাবে: হের্ডসব্রং রাসেল চিত্রে নীল প্রান্ত নিচে নেমে যাবে এবং লাল প্রান্ত উপরে উঠে যাবে। হিলিয়াম প্রাচুর্য স্থির রেখে ধাতবতা বাড়ালে সব তারারই প্রভা হ্রাস পায়। কারণ দুটি: # ধাতবতা বৃদ্ধি করলে হিলিয়াম কোরের প্রাথমিক ভর (হিলিয়াম ঝলকের সময়) হ্রাস পায়। ধাতবতা বাড়ার অর্থই হচ্ছে পূর্বে হিলিয়াম থেকে অপেক্ষাকৃত ভারী মৌল যেমন, কার্বন তৈরি হয়েছে, অর্থাৎ হিলিয়াম আগেই কমে গেছে। এতে হিলিয়াম ঝলকের তেজ কম হয় এবং প্রভা হ্রাস পায়। # ধাতবতা বৃদ্ধিতে তারার এনভেলপের অনচ্ছতা (অপাসিটি) বেড়ে যায়। অনচ্ছতা বেড়ে গেলে পরিচলন বাড়ে, তাপমাত্রা পুনর্বণ্টিত হয় এবং ফোটন সহজে পালাতে পারে না। আর ফোটন পালাতে না পারলে প্রভা হ্রাস পায়। সুতরাং মোট ভর ঠিক রেখে এনভেলপের ধাতবতা বাড়ালে যাহব শীতল এবং অপেক্ষাকৃত নিষ্প্রভ হয়ে যায়। ঘূর্ণন এবং নন-ক্যাননিক্যাল মিশ্রণ গুরুত্বপূর্ণ নন-ক্যাননিক্যাল প্রক্রিয়া। যাহব তারার উজ্জ্বলতা বা প্রভার খুবই গুরুত্বপূর্ণ নির্ধারক হচ্ছে হিলিয়াম কোরের ভর এবং তারার মোট ভর। কোন প্রক্রিয়া যদি হিলিয়াম ফ্ল্যাশের সময়কে পিছিয়ে দিতে পারে তাহলে হিলিয়াম কোরের ভর বাড়বে এবং মোট ভর কমবে। কারণ সেক্ষেত্রে তারাটি লোহিত দানব শাখায় আরও বেশি সময় থেকে বেশি হিলিয়াম তৈরি করবে এবং এনভেলপ থেকে আরও বেশি ভর হারাবে। উল্লেখ্য, তারার ঘূর্ণন বেগ যদি বাড়ে তাহলে হিলিয়াম ফ্ল্যাশ আরও দেরিতে ঘটে। আমাদের সূর্য একটি নিম্ন ভরের তারা। সুতরাং নিম্ন ভর বলতে এখানে সূর্যের সাথে তুলনীয় ভরই বলা হচ্ছে। উল্লেখ্য ছায়াপথের অধিকাংশ তারার ভরই এর কাছাকাছি। অনুভূমিক শাখায় অবস্থিত নিম্ন ভরের তারাদের বিবর্তনের পথ বেশ সহজেই বোঝা যায়। তারার ভেতরে পাশাপাশি দুটি নিউক্লীয় বিক্রিয়া চলে: কোরের হিলিয়াম দহন এবং শেলের হাইড্রোজেন দহন। সময়ের সাথে সাথে হিলিয়াম দহনের হার বাড়তে থাকে এবং হাইড্রোজেন দহনের হার কমতে থাকে। যতদিন হাইড্রোজেন দহন হার থ্রি-আলফা বিক্রিয়া হারের চেয়ে বেশি থাকে ততদিন তারাটি হেরাডে (হের্ডসব্রং রাসেল ডায়াগ্রাম) উত্তপ্ত প্রান্তের দিকে যেতে থাকে। হিলিয়াম দহন হার যখন হাইড্রোজেন দহন হারের চেয়ে বেড়ে যায় তখন ঘটে উল্টো ঘটনা, তারাটি শীতল হতে থাকে। অর্থাৎ হেরাডে তারাটি একটি চক্র তৈরি করে, প্রথমে বামে (উত্তপ্ত) এবং পরে ডানে (শীতল) যায়। চক্রটি কেমন হবে তা নির্ভর করে শেলের হাইড্রোজেন দহন হারের উপর, যা আবার নির্ভর করে এনভেলপের ভর এবং এনভেলপে হিলিয়াম প্রাচুর্যের উপর। কোরে থ্রি-আলফা বিক্রিয়ার মাধ্যমে হিলিয়াম দহন ঘটে। কিন্তু থ্রি-আলফা প্রক্রিয়ায় তাপমাত্রার উপর উৎপাদিত শক্তি নির্ভরতা হচ্ছে এমন, অর্থাৎ তাপমাত্রা একটু বাড়লেই বিক্রিয়ার হার অনেক বেড়ে যায়। এতে তাপমাত্রা গ্র্যাডিয়েন্ট অ্যাডায়াবেটিক গ্র্যাডিয়েন্টের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে যায় এবং কোর হয়ে পড়ে পরিচলনীয়। পুরো হিলিয়াম দহন দশাতেই কোর পরিচলনীয় তথা কনভেকটিভ থাকে, তথা কোরে পরিচলনের মাধ্যমে শক্তি স্থানান্তর ঘটতে থাকে। কোর সম্পর্কে স্পষ্ট জ্ঞান থাকা খুব দরকার কারণ কোরের হিলিয়াম দহন হারের উপরই নির্ভর করে: তারাটি হিলিয়াম দহন দশায় কোনদিকে যাবে, পরবর্তী দশাগুলো কেমন হবে ইত্যাদি। কোরে হিলিয়াম (পারমাণবিক সংখ্যা math>Z=2Z=6 অনেক বাড়ে এবং পরিচলনের কার্যক্ষমতা বাড়ে। কার্বন বৃদ্ধি এক ধরণের রাসায়নিক বিবর্তন। এর পারমাণবিক সংখ্যা হিলিয়ামের চেয়ে অনেক বেশি হওয়ার কারণে \nabla_{rad math> এর উপর রাসায়নিক বিবর্তনের প্রভাব অন্য সব প্রভাবকে ছাড়িয়ে যায়। এজন্য \nabla_{rad math> প্রতিনিয়ত বেড়েই চলে, যে কারণে পরিচলনীয় কোরের ভর আর কমতে পারে না। পরিচলনের মাধ্যমে কোরের এক প্রান্তের পদার্থ আরেক প্রান্তের পদার্থের সাথে মিশে যেতে যত সময় লাগে তা নিউক্লীয় বিক্রিয়ার আয়ুষ্কালের চেয়ে অনেক কম। এজন্য নিউক্লীয় বিক্রিয়ার মাধ্যমে নতুন পদার্থ তৈরি করে তার মাধ্যমে রাসায়নিক বিবর্তন ঠেকিয়ে দেয়ার কোন উপায় থাকে না। ডানের লেখচিত্রটি আঁকা হয়েছে, পরিচলনীয় কোর এবং শেলের সীমানায় ওভারশুটিং নগণ্য ধরে নিয়ে। দেখা যাচ্ছে, রেডিয়েটিভ গ্র্যাডিয়েন্টের নিম্নমুখী যাত্রা প্রতিবার যেখানে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সেটিই কোর এবং শেলের সীমানা। এ পর্যন্তই হিলিয়াম দহন এবং রাসায়নিক বিবর্তনের কারণে তারাটি পরিচলনীয় থাকে। কিন্তু বাস্তবে ওভারশুটিং ঘটে। কোর এবং শেলের শোয়ারৎসশিল্ড সীমানায় পরিচলনীয় অঞ্চল থেকে ওভারশুটিং এর মাধ্যমে কিছু পদার্থ শেলে চলে যায়। কারণ, পরিচলনীয় কোরের অনচ্ছতা বেশি এবং এতে রাসায়নিক অসমাঞ্জস্য রয়েছে। ওভারশুটিং কারণে, স্থানীয়ভাবে অনচ্ছতা বাড়ে, কোর থেকে কার্বন শেলে গেলে সেখানেও অনচ্ছতা বাড়বে। শেলের যে অংশ কোরের সাথে মিশে সেটিও পরিচলনীয় কোরের অংশ হয়ে যায়। এতে করে, শোয়ারৎসশিল্ড সীমানায় পরিচলনের অস্থিরতার কারণেই পরিচলনীয় অঞ্চলের আকার বেড়ে যায়। এটি এক ধরণের স্বতঃপ্রণোদিত প্রক্রিয়া। এই অস্থায়িত্বের কারণেই শেল ও কোরের সাধারণ অঞ্চলটিতে রেডিয়েটিভ গ্র্যাডিয়েন্ট অ্যাডায়াবেটিক গ্র্যাডিয়েন্টের সমান হয়। বিকিরণীয় গ্র্যাডিয়েন্ট আবার সর্বনিম্নে (অ্যাডায়াবেটিকের সমান) পৌঁছানোর পর একটু বাড়ে, কারণ মিশ্রণের কারণে কোর-শেল সীমানার পরেও খানিকটা অঞ্চলে পরিচলন শুরু হয়। নিচের চিত্রগুলোতে সংখ্যাগুলো সময়ের বিবর্তন বোঝাচ্ছে। ১ থেকে ৭ এর দিকে সময় বাড়ছে। ১ নং সময়ে \nabla_{rad math> ও \nabla_{ad math> কোর-শেল সীমানায় সমান ছিল। এর পর থেকে থেকে ৪ পর্যন্ত \nabla_{rad math> বৃদ্ধির কারণ ইতিমধ্যেই ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সময় যখন ৪ নম্বরে তখন ওভারশুটিং এর কারণে পরিচলনীয় কোর এবং বিকিরণীয় শেল মিশ্রিত হয়ে যাবে, শেলে তৈরি হওয়া কিছু হিলিয়াম কোরে চলে যাওয়ায় সমগ্র কোরের অনচ্ছতা কমে যাবে, যে কারণে \nabla_{rad math>ও কমে যাবে। সুতরাং ৫ নম্বর সময়ের গ্র্যাডিয়েন্ট ৪ এর নিচে হবে। এ সময় থেকে \nabla_{rad math> কমতেই থাকবে এবং ৬ নম্বরে গিয়ে আবার \nabla_{ad math> এর সমান হবে। এই মুহূর্তে তারার এনভেলপের ভেতরে তিনটি অঞ্চল রয়েছে: পরিচলনীয় কোর, পরিচলনীয় শেল এবং বিকিরণীয় শেল। ১ থেকে ৪ পর্যন্ত দেখা যায় math>\nabla_{rad math> এর পুরো বক্ররেখাগুলো উপরের দিকে উঠে, আর শেষের দিকে রেখাগুলোর গঠন হয়, একটি সর্বনিম্ন বিন্দু এবং তারপর আবার তাপমাত্রা বৃদ্ধি। ৪ এর পর বক্ররেখাগুলো আকার ঠিক রেখে নিচে নামতে শুরু করে। ৭ নং এ দেখা যায় math>\nabla_{rad math> অনেক দূরত্ব পর্যন্ত \nabla_{rad math> এর সমান থাকে। এর কারণ: প্রথমত দুটি গ্র্যাডিয়েন্ট সমান হওয়ায় পরিচলনীয় কোর ও পরিচলনীয় শেল পুরো মিশে যেতে পারে না, তাদের মধ্যে একটি সীমানা তৈরি হয়। সর্বনিম্ন বিন্দুর পরের পরিচলনীয় অংশটুকুতে পরিচলনের হার বেশ কম থাকে, কারণ দুটি গ্র্যাডিয়েন্ট সমান। এই নিম্ন পরিচলনের অঞ্চলটিকে বলা হয় "অর্ধ-পরিচলনীয় অঞ্চল" বা সেমি-কনভেকটিভ জোন। এ পর্যায়ে এনভেলপের ভেতরের অঞ্চলগুলো হচ্ছে: পরিচলনীয় কোর, অর্ধ-পরিচলনীয় শেল এবং বিকিরণীয় শেল। মোট কথা, প্রথমে পরিচলনীয় কোরের বাইরে একটি সুস্থিত হাইড্রোজেন দহন শেল ছিল। পরিচলনীয় কোর সম্প্রসারিত হয়ে সেই শেলেও পরিচলনের জন্ম দিয়েছে, তৈরি হয়েছে অর্ধ-পরিচলনীয় অঞ্চল। কোরের সক্রিয় অংশগ্রহনে হয়েছে বলে একে বলা হয় "আবেশিত অর্ধ-পরিচলন" প্রক্রিয়া। উচ্চ ভরের তারায় কোরে হাইড্রোজেন দহনের সময় এর কাছাকাছি একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তবে সেক্ষেত্রে পরিচলনীয় কোরের চারদিকের হিলিয়াম দহন অঞ্চলটি অস্থিত থাকে এবং পরিচলনীয় কোরের সাথে মিশে যাওয়ার মাধ্যমে সুস্থিত হয়। এজন্য ভারী তারার ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়ার নাম "স্বতঃস্ফূর্ত অর্ধ-পরিচলন"। অর্ধ-পরিচলন অঞ্চলের দুই প্রান্তকে A এবং B দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। A তে \nabla_{rad math> সর্বনিম্নে পৌঁছায়। AB অঞ্চল সময়ের সাথে সাথে বাইরের দিকে আরও প্রসারিত হতে থাকে, কারণ হিলিয়াম পুড়ে কার্বন-অক্সিজেন তৈরি হচ্ছে যারা হিলিয়ামের তুলনায় বেশি অনচ্ছ। এই অঞ্চলের ব্যসার্ধ্য বাড়তে বাড়তে একটি সর্বোচ্চ মানে পৌঁছে। অনুভূমিক শাখার তারাদের উপর অর্ধ-পরিচলনের প্রভাবগুলো হচ্ছে: # এইচআর চিত্রে তারাগুলো যে চক্র তৈরি করে তা আরও বিস্তৃত হয়। তারার তাপমাত্রা আরও বাড়ে এবং তারপর কমতে থাকে। ব্রিদিং পালসের মাধ্যমে এটি ব্যাখ্যা করা যায়। # শেল থেকে হিলিয়াম কোরে আসতে পারায় থ্রি-আলফা বিক্রিয়ার জ্বালানী বেড়ে যায়। আরও বেশিকাল ধরে হিলিয়াম দহন চলতে পারে। # হিলিয়াম শেষ হয়ে আসার সময় হিলিয়াম কোরের ভর আগের তুলনায় বেশি হয়। পরিচলন অঞ্চলের এই বৃদ্ধিকে বলা হয় "ব্রিদিং পালস"। কোরে হিলিয়াম একেবারে নিঃশ্বেষ হওয়ার আগে তিনবার ব্রিদিং পালস ঘটে। এ কারণে হেরাডে তারাটি তিনটি চক্র তৈরি করে। প্রতি পালসের সময় প্রভা বাড়তে শুরু করে। তারপর ধিরে ধিরে হিলিয়াম কমে আসতে থাকায় আবার প্রভা কমে যায়। তারার বিবর্তনের উপর ব্রিদিং পালসের নেট প্রভাব তিনটি: # প্রতি পালসের সময় তারাটি হেরাডে একটি চক্র তৈরি করে। # হিলিয়াম দহনের আয়ুষ্কাল বাড়ে, যেহেতু অর্ধ-পরিচলন অঞ্চল হয়ে নতুন হিলিয়াম আসে। # হিলিয়াম একেবারে শেষ হয়ে যাওয়ার সময় কার্বন-অক্সিজেন কোরের মোট ভর আগের চেয়ে বাড়ে। খুব স্বাভাবিক: বেশি সময় ধরে হিলিয়াম দহন চললে বেশি বেশি কার্বন-অক্সিজেন তৈরি হবে। অনুভূমিক শাখার পরবর্তী পর্যায় হচ্ছে এজিবি তথা অসমতটীয় দানব শাখা। এইচবি এবং এজিবি শাখার তারা সংখ্যার অনুপাত অনেকটাই ব্রিদিং পালসের উপর নির্ভর করে। অনুপাতটি এভাবে প্রকাশ করা যায়: উচ্চ ভরের তারার কেন্দ্র থাকে পরিচলনীয় এবং এতে কোন অপজাত্য থাকে না। এজন্য এসব তারায় নিম্ন ভরের তারার মত কোন হিলিয়াম ঝলকও দেখা যায় না। কোরের তাপমাত্রা 10^8 K এবং ঘনত্ব 10^4 gm/cc হলে তাতে হিলিয়াম দহন শুরু হয়। এর সাথে সাথে আরজিবি বেয়ে তারার উপরে ওঠা বন্ধ হয়ে যায়, উল্টো নিচে নামতে শুরু করে, অর্থাৎ প্রায় স্থির তাপমাত্রায় প্রভা অনেক কমে যায়। উল্লেখ্য নিম্ন ভরের তারায় কোরে হিলিয়াম দহন, পরিচলনীয় এবং অর্ধ-পরিচলনীয় অঞ্চলের যে মিশ্রণ ব্যাখ্যা করা হয়েছে তা মধ্যম ভরের তারার জন্য প্রযোজ্য। তবে মধ্যম ভরের তারায় সমগ্র পরিচলন অঞ্চলের তুলনায় অর্ধ-পরিচলন অঞ্চলের আকার খুব কম। উচ্চ ভরের তারায় হিলিয়াম দহন শুরু হওয়ার পর চলতেই থাকে, এতে কোরে পরিচলন অঞ্চল আরও বেড়ে যায়। চারদিকের শেলে হাইড্রোজেন দহন চলে, যা তারার মোট প্রভার অধিকাংশ সরবরাহ করে। হিলিয়াম কোরের আকার বাড়তে থাকে। তবে এসব তারায় হিলিয়াম দহনের সময়কাল মূলধারায় হাইড্রোজেন দহনের সময়কালের মাত্র ২০%। ৫ সৌর ভরের তারায় হিলিয়াম দহন ঘটে ২২ মিলিয়ন বছর ধরে, আর ১০ সৌর ভরের তারায় মাত্র ৪ মিলিয়ন বছর। তবে মনে রাখা প্রয়োজন এ সময় তারার উজ্জ্বলতা মূলধারার তুলনায় প্রায় ২ মান বেশি থাকে। এই উজ্জ্বলতার অনেকটাই সরবরাহ করে হাইড্রোজেন শেল। ৫ থেকে ৯ নং বিন্দুর পথটিকেই বলা হয় নীল চক্র। নীল চক্রের তারার উজ্জ্বলতা অনেক বেশি এবং অনেক সময় ধরে চলায় এমন তারা পর্যবেক্ষণের সম্ভাবনা অনেক বেশি। আমাদের ছায়াপথ হেলোর নবীন তারা স্তবক এবং ম্যাজেলানীয় মেঘপুঞ্জের নবীন ও মধ্যম বয়সের তারা স্তবকে বেশ ভালভাবেই নীল চক্র পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হয়েছে। বিভিন্ন ভৌত রাশি পরিবর্তন করলে নীল চক্র কিভাবে পরিবর্তিত হবে তার ভবিষ্যদ্বাণী করা নিম্ন ভরের তারার মত অত সোজা নয়। কারণ: # উচ্চ ভরের তারায় শেলে হাইড্রোজেন দহনের হার অনেক বেশি এবং তা হিলিয়াম দহনের চেয়ে বেশি কর্মক্ষম। # পাশাপাশি উচ্চ ভরের তারার বিবর্তনের সময় হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দহন হারের অনুপাত অনেক পরিবর্তিত হয়। তবে কিছু মৌলিক রাশি পরিবর্তনের প্রভাব ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। ১০-১২ সৌর ভরের চেয়ে কম ভরের তারার ক্ষেত্রে ভর বাড়ার সাথে সাথে নীল চক্রের ব্যাপ্তি বৃদ্ধি পায়, ভর যত বাড়ে নীল চক্র তত দীর্ঘায়িত হয়। কিন্তু ভর যদি ১২ সৌর ভরের চেয়েও বেশি হয়ে যায় তবে তারাটি হায়াশি রেখায় পৌঁছানর পূর্বেই হিলিয়াম দহন শুরু করতে পারে এবং সেক্ষেত্রে কোন নীল চক্রই থাকে না। প্রাথমিক হিলিয়াম প্রাচুর্য বাড়ালে হিলিয়াম দহনের সময় নীল চক্রের ব্যাপ্তী বৃদ্ধি পাবে। ধাতবতা বাড়ালে এর ঠিক উল্টো প্রতিক্রিয়া ঘটবে। পরিচলনীয় কোরে হাইড্রোজেন দহনের সময় মিশ্রণ দৈর্ঘ্য যদি বাড়ানো হয় তবে পরিচলন আরও সক্রিয় হবে এবং হিলিয়াম দহন দশায় নীল চক্রের ব্যাপ্তী অনেক কমে যাবে। পরিচলন বেশি সক্রিয় হলে নীল চক্রের ব্যাপ্তী কমে যায়। এইচআর চিত্রে এমন কিছু সুনির্দিষ্ট অঞ্চল আছে যেখান দিয়ে অতিক্রম করার সময় তারার মধ্যে অরীয় বৈষম্য দেখা যায়, অর্থাৎ তার উজ্জ্বলতা নির্দিষ্ট পর্যায়কালে পরিবর্তিত হতে থাকে। এই অঞ্চলগুলোকে বলা হয় অস্থিতি স্ট্রিপ। সবচেয়ে বিখ্যাত অস্থিতি স্ট্রিপ হচ্ছে শেফালী (সেফেইড) অস্থিতি স্ট্রিপ যেখানে দুই ধরণের বিষম তারা দেখা যায়: আর আর লাইরি এবং চিরায়ত শেফালী তারা। আর আর লাইরি পপুলেশন ২ তারা স্তবকের দূরত্ব পরিমাপের জন্য আদর্শ দূরত্ব নির্দেশক, অন্যদিকে শেফালী বিষম পপুলেশন ১ তারা স্তবকের দূরত্বের আদর্শ নির্দেশক। ১৮৭৯ সালে জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ইয়োহান ভিলহেল্ম রিটার দেখিয়েছিলেন যে, কোন সুষম গোলকে রুদ্ধতাপীয় অরীয় স্পন্দন ঘটতে থাকলে সে স্পন্দনের পর্যায়কালকে পৃষ্ঠ অভিকর্ষ এবং ব্যসার্ধ্যের সাথে সম্পর্কিত করা যায়। সমীকরণটি হচ্ছে, তারার গড় ঘনত্ব, ভর এবং ব্যসার্ধ্যের সমীকরণ থেকে নিচের সম্পর্কটি পাওয়া যায়, যেখানে Q হচ্ছে স্পন্দন ধ্রুবক। পরবর্তীকালে দেখা যায় এই সম্পর্কটি একটু সংশোধন করে নিলে তারার জন্যও ব্যবহার করা যায়। সমীকরণ থেকে দেখা যাচ্ছে পর্যায়কালের মত একটি পর্যবেক্ষণযোগ্য একটি রাশির সাথে একেবারে গড় ঘনত্বের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। এ থেকেই বোঝা যায় বিষম তারা জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। বিষম তারার প্রথম তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেন ইংরেজ জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্যার আর্থার এডিংটন। তিনি দেখেন, তারার ভেতরে বা বাইরে যেকোন প্রক্রিয়ার কারণে যদি অস্থিতিশীলতার জন্ম হয় তাহলে তারাটি স্পন্দিত হবে। অস্থিতিটি যেহেতু আবেশিত ছিল সেহেতু এ ধরণের স্পন্দন খুব দ্রুতই ড্যাম্পড তথা লঘু হয়ে যাবে, মাত্র কয়েক হাজার বছরের মধ্যে। স্পন্দনের কারণ যদি এই হত তাহলে আমরা কোন বিষম তারা দেখতে পেতাম না। তারার ভেতরে শক্তি প্রবাহই তার ব্যসার্ধ্য নির্ধারণ করে। স্থিতিশীল স্পন্দনের জন্য এই শক্তি প্রবাহ এবং তথাপি পুরো ব্যাসার্ধের পর্যায়ক্রমিক স্পন্দন জরুরি। শক্তির বহির্গামী প্রবাহের এমন স্পন্দন কেবল তখনই সম্ভব যদি তারাটি সংকুচিত এবং প্রসারিত হতে থাকে। সংকুচিত হওয়ার সময় তার এনভেলপের নির্দিষ্ট কোন অঞ্চলে অনচ্ছতা বাড়ে, যে কারণে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। প্রসারণের সময় উল্টো ঘটনা ঘটে, অনচ্ছতা কমে, যার ফলে সংকোচনের সময় শোষিত শক্তি বিকিরণ করে সে শীতল হতে পারে। এর নামই "কাপ্পা প্রক্রিয়া"। দেখা গেছে আর আর লাইরি তারার একেবারে বাইরের অংশে আয়নিত হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম অঞ্চলের আকার হ্রাস-বৃদ্ধি এই প্রক্রিয়াতেই ঘটে। উল্লেখ্য আয়নিত হিলিয়াম অঞ্চলের নিম্নতম প্রান্তের উপরে মাত্র 10 7} M odot math> ভর থাকে। এই ক্ষুদ্র ভরের সংকোচন প্রসারণেই আর আর লাইরি তারার আপাত মান প্রায় ২ ধাপ পরিবর্তিত হয়ে যায়, আর ব্যসার্ধ্যের পরিবর্তন ঘটে মোট ব্যাসার্ধের প্রায় ২০%। অস্থিতি স্ট্রিপ কিন্তু একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল, স্ট্রিপটি অনুভূমিক শাখা এবং নীল চক্রকে ছেদ করে। অনুভূমিক শাখার অস্থিতি স্ট্রিপে অবস্থিত তারাগুলো আর আর লাইরি এবং নীল চক্রের অনুরূপ তারাগুলো শেফালী বিষম তারা। প্রশ্ন হচ্ছে এই স্ট্রিপের বাইরের তারাগুলো কেন অস্থিত নয়, তারা কেন স্পন্দিত হয় না? স্ট্রিপের দুটি সীমানা আছে, উত্তপ্ত সীমানা এবং শীতল সীমানা। তারার কার্যকরী তাপমাত্রা উত্তপ্ত সীমানার চেয়ে বেশি হলে সে স্থিতিশীল আবার শীতল সীমার চেয়ে কম হলেও স্থিতিশীল। এই প্রশ্নের উত্তর নিহিত আছে আয়নিত অঞ্চলের মাঝেই। তারার উজ্জ্বলতাকে প্রভাবিত করার মত স্পন্দন ক্ষমতা অর্জন করতে হলে আয়নিত অঞ্চলে যথেষ্ট ভর থাকতে হবে, তারার মোট ভরের একটি নির্দিষ্ট অংশ। অর্থাৎ তাকে কম ঘনত্বের পৃষ্ঠ অঞ্চলগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। আয়নিত অঞ্চল যদি একেবারে বহির্পৃষ্ঠের কাছাকাছি হয় তবে তার ভর কম হবে। পৃষ্ঠের কার্যকরী তাপমাত্রা যখন অনেক বেড়ে যায় তখন আয়নিত অঞ্চল পৃষ্ঠের কাছাকাছি চলে আসে, এজন্য অস্থিতি স্ট্রিপে উত্তপ্ত সীমানা দেখা যায়। আবার তাপমাত্রা যখন অনেক কমে যায় তখন তারার এনভেলপ পরিচলনীয় হয়ে পড়ে যার ফলে কাপ্পা প্রক্রিয়াই আর কাজ করতে পারে না, তথাপি কোন স্পন্দনও থাকে না। এটিই শীতল সীমানার কারণ। মনে রাখতে হবে, এই প্রক্রিয়াগুলো কেবল তারার বাইরের দিকে ঘটে, ভেতরের শক্তি উৎপাদন এবং প্রবাহের উপর এর কোন প্রভাব নেই। math>RR_aRR_bRR_cRR_dRR_a এবং RR_b কে আদর্শ দোলনার সাথে তুলনা করা যায়, কারণ একটিমাত্র কম্পাঙ্কে (মৌলিক) স্পন্দিত হয়। কেপলারের সূত্র অনুসারে গ্রহের কক্ষপথের সমীকরণ হচ্ছে: বুধ গ্রহের ক্ষেত্রে এই \phi_0 ধ্রুব নয় বরং সময়ের সাথে খুব ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়। অনুসূর বিন্দু সূর্যের দিকে আরও এগিয়ে যায়। প্রতি শতাব্দীতে প্রায় ৫৬০০ আর্কসেকেন্ড এগিয়ে যায়। এর মধ্যে প্রায় ৫০২৫ আর্কসেকেন্ডের কারণ হচ্ছে: পৃথিবীর প্রসঙ্গ কাঠামো বুধ গ্রহের সাপেক্ষে জড় নয়, পৃথিবী নিজের কক্ষপথে ঘুরে আবার সূর্যের চারদিকেও ঘুরে। বাকি থাকল ৫৭৫ আর্কসেকেন্ড। এর মধ্যে কেবল ৪৩ আর্কসেকেন্ড বাদে বাকি পুরোটাই নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায়, অন্য গ্রহগুলোর মহাকর্ষীয় আকর্ষণই এর কারণ। কিন্তু ৪৩ আর্কসেকেন্ড কোনভাবেই ব্যাখ্যা করা যাচ্ছিল না। বিজ্ঞানীরা নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রতে কতোটা আস্থা রাখতেন তার প্রমাণ পাওয়া যায় তাদের এই ৪৩ আর্কসেকেন্ড মেলানোর চেষ্টা দেখে। সংখ্যাটি খুবই কম, বুধ সূর্যের চারদিকে একবার আবর্তন করার পর অনুসূর ৩৫,০০০ ভাগের মাত্র ১ ভাগ অগ্রসর হয়। আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতার মাধ্যমে এই ৪৩ আর্কসেকেন্ড ব্যাখ্যা করা যায়। শুরু করতে হয় শোয়ারৎসশিল্ড মেট্রিক দিয়ে: আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Zobair নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Zobair~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২৩, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Mahfuz নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Mahfuz~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) হার্ডডিস্ক পার্টিশন করার পর আপনার নাম, ব্যাবহারকারীর নাম(যে নামে লতইন করতে চান) ও পাসওয়ার্ড(Password) লিখতে হবে। পাসওয়ার্ড ৮ অক্ষরের কম হলে বা খুবই সহজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা হলে একটি সতর্কতা বার্তা দেখাতে পারে।এর পর Forward বাটনে ক্লিক করলে আপনার কম্পিউটারে থাকা কোন ব্যাবহারকারীর নিজেস্ব সেটিং বা উইন্ডোজের My Documents ফোল্ডারে সবকিছু উবুন্টুতে ইম্পোর্ট করতে চান কিনা তা জানতে চাওয়া হবে। উবুন্টু থেকে উইন্ডোজের সকল ফাইল ব্যবহার ও সম্পাদনা করা যায়, তাই কোন ফাইল ইম্পোর্ট করার কোন প্রয়োজন নেই। * সার্চ ফিল্ডে সফটওয়্যারটির নাম লিখে সার্চ করুন * সফটওয়্যারটি পাওয়া গেলে তা ইনস্টলেশনের জন্য নির্বাচন করে Install বাটনে ক্লিক করুন। * Quick Search বক্সে সফটওয়্যারের নাম লিখে সার্চ করুন। * সফটওয়্যারটি পাওয়া গেলে সামনের বক্সে টিক করুন অথবা মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Mark for Instalation নির্বাচন করুন। * সফটওয়্যারটি অন্য কোন প্যাকেজের উপর নির্ভরশীল থাকলে তা একটি তালিকাসহ উইন্ডো আসবে। সেখানে Mark নির্বাচন করুন। * এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টলেশনের জন্য Apply বাটনে ক্লিক করুন। * সফটওয়্যার ডেভলপারদের ওয়েব সাইট থেকে .deb ফাইল ডাউনলোড করুন।(উল্লেখ্য সফটওয়্যারটির অন্য কোন সফটওয়্যারের উপর নির্ভরশীল হলে তা প্রথমে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন) * ডাউনলোড শেষ হলে .deb ফাইলটি ডাবল ক্লিক করুন। * ডিপেন্ডেন্সী হলে প্রথমে কিনা তা বক্ষ্যলোড করে নিন। পূরণ হয়েছে কিনা তা লক্ষ্য করুন। না হলে প্রথমে ডিপেন্ডেন্সি ইনস্টল করুন। * Install বাটনে ক্লিক করুন। * নিচের কামন্ডটি অনুসরন করুন(ব্রাকেট ছাড়া সফটওয়্যারটির নাম লিখুন) এন্টার চাপুন * এবার আপনার রুটের পারওয়ার্ড লিখে এন্টার চাপুন, মজার কথা হল আপনি পাসওয়ার্ড লিখলেও কোন কিছু দেখাবে না। * যদি প্যাকেজটি অন্য কোন প্যাকেজের উপর নির্ভরশীল হয় তাহলে তাও ইনস্টল হবে। * কনফার্মেশন চাইলে Y লিখে এন্টার চাপুন। সাধারনত উবুন্টু ইনস্টলের সময় কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যার ডিটেক্ট করে। এটি পরীক্ষা করার জন্য Hardware Drivers (System Administration Hardware Driver) টি চালু করুন। প্রথমে সে হার্ডওয়্যার খুজবে তারপর একটি উইন্ডোতে আপনি কিছু হার্ডওয়্যারের নাম দেখতেও পারেন আবার নাও দেখতে পারেন। দেখতে না পেলে বুঝবেন উবুন্টু সকল হার্ডওয়্যার ডিটেক্ট করেছে এবং হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার নিজেই ইনস্টল করে নিয়েছে। আর কিছু দেখালে বুঝতে হবে আপানার উক্ত হার্ডওয়্যারটি উবুন্টু ডিটেক্ট করেছে কিন্তু ড্রাইভার সে ইনস্টল করতে পারে নাই। এ জাতীয় হার্ডওয়্যার ড্রাইভার কে প্রপাইটরি ড্রাইভার বলে, যার কোন ওপেন সোর্স সাপোর্ট নেই। কিন্তু আপনি এর ড্রাইভার সেটাপ দিতে পারবেন খুব সহজেই। Hardware Drivers (System Administration Hardware Driver) চালু করলে যে উইন্ডো আসবে সেখানে কিছু হার্ডওয়্যার এর নাম দেওয়া থাকতে পারে। ওই নামে ক্লিক করলে নিচে Active নামে একটি বাটন আসবে, এই বাটনে ক্লিক করলেই আপনার উক্ত হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার সেটাপ হয়ে যাবে। তারপর কম্পিউটার পুনরায় চালু করলে উক্ত হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার কাজ করবে। Hardware Drivers (System Administration Hardware Driver) চালু করলে যে উইন্ডো আসবে সেখানে কিছু হার্ডওয়্যার এর নাম দেওয়া থাকতে পারে। ওই নামে ক্লিক করলে নিচে Active নামে একটি বাটন আসবে, এই বাটনে ক্লিক করলেই আপনার উক্ত হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার সেটাপ হয়ে যাবে। তারপর কম্পিউটার পুনরায় চালু করলে উক্ত হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার কাজ করবে। উবুন্টু লিনাক্সে ডিফল্টভাবে কোন প্রোপাইটরি (নন-ফ্রি) কিছু দেওয়া থাকে না। তেমনি mp3, mpeg প্রভৃতি মাল্টিমিডিয়া কোডেক প্রোপাইটরি হওয়ায় কোডেকগুলো ইনস্টল করা থাকে না। একরানে এসকল ফরমেটের মিডিয়া উবুন্টু প্রথম ইনস্টলে চালান যায় না। উবুন্টু তে সাধারনত ওপেন ফর্মেট যেমন ogg ফর্মেট দেওয়া থাকে। সবসময় ওপেন ফর্মেট ব্যবহার করা সম্ভব হয় না। (যেমন অনলাইন থেকে ডাউনলোড করা অধিকাংশ মাল্টিমিডিয়া ফাইল প্রোপাইটরি ফর্মেটে করা থাকে) এসকল ক্ষেত্রে রেস্ট্রিকটেড নন-ফ্রি ফর্মেট ব্যবহার করতে হয়। রেস্ট্রিকটেড নন-ফ্রি ফর্মেট এর কোডেক ইনস্টলের জন্য ubuntu-restricted-extras ব্যবহার করা হয়। এটি Ubuntu Software center থেকে সহজেই ইনস্টল করা যাবে। আবার কমান্ড দিয়ে ইনস্টল করতে হলে বাংলা ইউনিজয় কী-বোর্ড (বিজয়ের পরিবর্তে) সেটআপ (SCIM ‌এর মাধ্যমে) কোন লিনাক্সেই বিজয় পাবেন না তার কারণ: ১) বিজয় কমার্শিয়াল একটি সফটওয়্যার ৩) বিজয় কীবোর্ড জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত নয়। ৪) লিনাক্সের কোন ডিস্ট্রোর জন্য বিজয় কীবোর্ড উন্মুক্ত নয়। সুতরাং লিনাক্সে যদি বিজয় লেআউট চান তার কাছাকাছি আরেকটি লেআউট রয়েছে সেটা স্কিম-এর মাধ্যমে দেয়া হয়েছে সব লিনাক্সে। উইনিজয় কী-বোর্ড সেটাপ করার জন্য দেখুন সুধু scim কত নম্বরএ আছে। ঐ নম্বর লিখে এন্টার চাপুন। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের অনেকেই ডেস্কটপের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির জন্য এবং ডেস্কটপে নিজনিজ রুচির পরিচয় দেয়ার জন্য বিভিন্ন থিম, আইকন, কার্সর পরিবর্তক সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন। এসব সফটওয়্যারের মধ্যে উইন্ডোব্লিন্ডস, স্টাইল এক্সপি, আইকন প্যাকেজার ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এরপরই থিমটি ইন্সটল হয়ে যাবে এবং থিমটি আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। পরবর্তীকালে থিম লিস্ট থেকে পছন্দমত থিম বদল করে নিতে পারবেন তবে সব থিম স্বয়ংসম্পূর্ণ নয় বিধায় একটি থিম ব্যবহারের সময় অন্য থিম এপ্লাই করলে পূর্ণ ইফেক্ট পাবেন না। এজন্য যেকোন থিম পরিবর্তনের পূর্বে ডিফল্ট(হিউম্যান) থিম এপ্লাই করে নিন। সরাসরি প্রয়োগ না করে আপনি থিম উইন্ডোর Customize(বাংলায় স্বনির্ধারিত) মেনুর Controls এবং Window Borders ট্যাব থেকে ইচ্ছামত বিভিন্ন থিমের অংশ জোড়া দিয়ে ক্লোন থিম তৈরি করতে পারবেন। এভাবে উবুন্টুতে ফন্ট ইনস্টল করা একদম সহজ। শুধু ফন্ট ওপেন করে Install বাটনে ক্লিক করলেই ফন্ট ইনস্টল হয়ে যাবে। অতপর একটি গ্রিট (Greet) স্ক্রীন আসবে সেখানে OK দিতে হবে। ইনস্টলেশন শেষে টার্মিনালে রান করুন: উবুন্টু চালু হবার সময় নিরাপত্তার জন্য কোন ড্রাইভ মাউন্ট করে না। NTFS ড্রাইভ অট মাউন্ট করার জন্য ntfs-config প্যাকেজ টি সকল ডিপেন্ডেন্সি সহ ইনস্টল করুন। এরপর প্রতিবার আপনি কম্পিউটার চালু করলেই ড্রাইভ অটো মাউন্ট হবে। উবুন্টুতে ড্রাইভের নাম পরিবর্তন করা একটু সমস্যা। কিন্তু একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে সহজেই এই কাজ করা যায়। gparted(System Administrator Gprted Partition Editor) চালু করুন। এরকম একটি উইন্ডো আসবে। এখানে আপনার সকল ড্রাইভ গুলো দেখাবে। যদি কোন ড্রাইভ মাউন্ট করা থাকে তাহলে তা আনমাউন্ট করে নিন। যে ড্রাইভ এর নাম পরিবর্তন করবেন তার উপর রাইট ক্লিক করে Label অপশনে ক্লিক করুন। একটি উইন্ডো আসবে। এখানে ড্রাইভের নাম লিখুন। নাম লেখা হলে OK বাটনে ক্লিক করেন। এভাবে সকল ড্রাইভের নাম পরিবর্তন করা হলে Apply বাটনে ক্লিক করুন।Apply বাটন উপরে রাইট চিহ্নিত বাটন। উবুন্টুতে সফটওয্যার ইন্সটল করা খুব সোজা যদি কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ থাকে। যদি না থাকে তবে কিছুটা সমস্যা হয়। কারণ শুধু .deb ফাইলটি নামালেই হয়না, সেসাথে বিভিন্ন ডিপেনডেন্সিও আলাদাভাবে নামাতে হয়। এখন কোন প্রোগ্রাম কোন ডিপেন্ডেন্সির উপর নির্ভরশীল সেটা জেনে নিয়ে একটা একটা করে ফাইল নামানো বেশ সময়সাপেক্ষ। তাছাড়া দেখা গেল যে কষ্ট করে একটা ডিপেন্ডেন্সি নামিয়ে নিয়ে এসেছেন, কিন্তু সেটা আগে থেকেই আপনার পিসিতে ছিল, সেটা খামোখা নামানো হয়েছে। এসব ঝামেলাকে এড়িয়ে সহজেই আপনার পিসির জন্য সফটওয়্যার ইন্সটল করার জন্য রয়েছে কেরাইক্স (Keryx)। কেরাইক্স দিয়ে যে কোন অনলাইন কম্পিউটার (যেটাতে ইন্টারনেট আছে) থেকে যেকোন উবুন্টু/মিন্টে চলা অফলাইন কম্পিউটারে (যেটাতে ইন্টারনেট নাই) উবুন্টুর সফটওয়্যার রিপোজিটরি থেকে সফটওয়্যার ইন্সটল করতে পারবেন। এমনকি অনলাইন কম্পিউটারটি যদি উইন্ডোজেও চলে তাতেও সমস্যা নেই। আসুন তাহলে দেখি কিভাবে কি করতে হবে। * linux ফোল্ডারে গিয়ে keryx ফাইলটিকে ডাবল ক্লিক করে সফটওয়্যারটি চালু করুন। * আপনি কোন নতুন প্যাকেজ লিস্ট ডাউনলোড করবেন কিনা সেটা জানতে চাইবে। No তে ক্লিক করুন। * এবার কেরাইক্স নিজেকে হালনাগাদ করতে কিছুক্ষন সময় নেবে। * হালনাগাদ শেষ হয়ে গেলে কেরাইক্স বন্ধ করে বেরিয়ে আসুন। যে সকল সফটওয়্যার ইনস্টল করবেন তা ডিপেন্ডেন্সি সহ নর্বাচন করুন। File মেনু থেকে Generate package download script এ ক্লিক করুন। ফাইলটি সেভ করুন। ফাইলটি আপনার home ডিরেক্টরিতে সেভ হবে। পরে ফাইলটি যেকোন কম্পিউটটারে খুলে ডাউনলোড লিংক নিয়ে একটি ফোল্ডারে ডাইনলোড করুন। ডাউনলোড করে এনে File মেনু থেকে Add download packages নির্বাচন করুন। একটি উইন্ডো আসবে সেখানে আপনার ডাউনলোড করা প্যাকেজ গুলো যে ফোল্ডারে রেখেছেন তা দেখিয়ে দিন। কমান্ড লাইন ইন্টারফেস বা CLI লিনাক্সের সুন্দর্য। যদিও কমান্ড জানা জরুরি না, কিন্তু কিছু কাজ কমান্ড দিয়ে করলে ভাল হয়। কামান্ড লেখার জন্য ব্যবহার করা হয় Terminal। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মুডে কাজ করার জন্যঃ কোন ফোল্ডার তৈরী করার জন্যঃ ফোল্ডারে প্রবেশ বা ফোল্ডার লোকেট করার জন্যঃ সিস্টেমে কি কি কাজ হচ্ছে সেটা দেখার জন্যঃ কোন প্রোগ্রাম হ্যাং করলে নিচের কমান্ডটি দিয়ে ঐ প্রোগ্রামে ক্লিক করতে হবে কোন সফটওয়্যারের ইউজার গাইড বা ম্যানুয়াল দেখার জন্য: আমরা প্রতিনিয়ত ভাইরাস বা বিভিন্ন কারনে উইন্ডোজ নতুন করে সেটাপ দেই। যার জন্য কম্পিউটারে উবুন্টু থাকলেও সেখানে যাওয়া যায় না। উবুন্টুকে ফিরে পাবার জন্য দুইটি উপায় আছে। একটি হল উবুন্টু অল্টারনেট সিডি ব্যবহার আর দ্বিতীয়টি হল লাইভ সিডি। এখন লাইভ সিডি দিয়ে কিভাবে উবুন্টু ফিরে আনা যায় তা বর্ণণা করা হবে। আপনার উবুন্টু লাইভ সিডি দিয়ে উবুন্টু চালু করুন। ধাপ ১: লিনাক্স ইন্সটলেশনের ড্রাইভ নম্বর খুঁজে বের করা এই ধাপে আমরা লিনাক্স যে ড্রাইভে ইন্সটল করা আছে তার নম্বর খুঁজে বের করব॥ লাইভ সিডি থেকে টার্মিনাল খুলে কমান্ড দিন: এই কমান্ডের ফলে আপনি একটি লিস্ট দেখতে পাবেন। এইখানে আপনি আপনার লিনাক্স ইন্সটলেশনের ড্রাইভের ঠিকানা পাবেন। যেমন নিচের ছবির উদাহরণ দেখুন: এই ছবিতে লিনাক্স ইন্সটল হয়েছে/dev/sda5 ড্রাইভে। এটা আপনার ক্ষেত্রে ভিন্ন কিছু হতে পারে। ধাপ ২: ড্রাইভটি মাউন্ট করা এবার এই ড্রাইভটি মাউন্ট করার পালা। এই জন্য প্রথমে/media ডিরেক্টরিতে একটি নতুন ফোল্ডার খুলে নিয়ে সেখানে আমরা ড্রাইভটি মাউন্ট করব। এই জন্য টার্মিনালে নিচের দুটি কমান্ড দিন: এই কমান্ড দুটির প্রথমটিতে আমরা একটি/media/sda5 নামে একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি করলাম। পরের কমান্ডটি দ্বারা সেই ফোল্ডার আমাদের ড্রাইভ/dev/sda5 মাউন্ট করলাম। ধাপ ৩: গ্রাব রি-ইন্সটল করা মাউন্ট শেষে এইবার গ্রাব রি-ইন্সটল করার পালা। এজন্য টার্মিনালে নিচের কমান্ডটি দিন: ব্যস, কাজ শেষ। এবার লাইভ সিডি থেকে বেরিয়ে এসে স্বাভাবিকভাবে পিসি বুট করুন। গ্রাব দেখতে পাবেন। ১. এখানে উদাহরণস্বরূপ sda5 ব্যবহার করা হয়েছে। আপনি সকল জায়গায় sda5 বদলে ব্যবহার করবেন আপনার প্রথম ধাপে পাওয়া ঠিকানাটি। আপনার যদি একাধিক হার্ডডিস্ক থাকে এবং দ্বিতীয় হার্ডডিস্কে লিনাক্স ইন্সটল করা থাকে তবে এটি sda বদলে sdb দেখাবে। আপনি সেই মাফিক sdb ব্যবহার করবেন। ২. লক্ষ করুন, ধাপ ৩ -এ কমান্ডের শেষটি কিন্তু dev/sda এটি কিন্তু dev/sda5' নয়। আপনিও সেই অনুযায়ী ব্যবহার করুন। জ্যোতির্বিজ্ঞান, জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান এবং বিশ্বতত্ত্বে বর্তমানে তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক কৌশল তথা ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর বহু বিষয় সন্নিবেশিত হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে জ্যোতির্বিজ্ঞান বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যাকে অন্য প্রায় সব শাখা থেকেই সাহায্য নিতে হয়। অবশ্য ইলেকট্রিক্যালের কাছ থেকে সাহায্য নেয়াটা আবশ্যিক, প্রায় সবার জন্য। ইলেকট্রিক্যাল, কম্পিউটার এবং যন্ত্র কৌশল তিনটির ব্যবহারই রয়েছে। তবে কম্পিউটারের ব্যবহার এখানে খুব বেশি আলোচনা করা হবে না। কারণ কম্পিউটার প্রোগ্রামিং লাগে না এমন কিছু যে নেই তা বোধকরি সবাই বোঝেন। এই বইয়ে মূলত জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিভিন্ন যন্ত্রপাতির মৌলিক ধারণা দেয়া হবে। # বায়ুমণ্ডলের প্রভাব দূরীকরণ শোষণ, বিকিরণ, ঝঞ্ঝা, অ্যাডাপ্টিভ অপটিক্স # ফোটন সংগ্রহ এবং স্থানান্তর সিসিডি # ছবি পুনরুদ্ধার এবং পুনর্নির্মাণ ডিকনভল্যুশন চার্জ কাপ্লড ডিভাইস (ইংরেজি ভাষায়: Charge Coupled Device, CCD) বা সিসিডি এক ধরণের অর্ধপরিবাহী কৌশল বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যের জন্য যাকে আলোকচিত্র গ্রহণের কাজে ব্যবহার করা যায়। কোন অর্ধপরিবাহী পদার্থের ওপর আলো আপতিত হলে আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া অনুসারে সেই পদার্থের পৃষ্ঠে কিছু ইলেকট্রন বিমুক্ত হয়। সিসিডি-তেও এটি ঘটে। এই মুক্ত ইলেকট্রনগুলোকে নিয়মিত ব্যবধানে সজ্জিত কিছু আলোক-অঞ্চল তথা ফটো-সাইটে জমা করা হয়। প্রতিটি আলোক-অঞ্চলকে বলা হয় একেকটি আধান-প্যাকেট। ফলে কোন ছবি যদি সিসিডির ওপর আপতিত হয় তাহলে ছবিটির একটি হুবহু প্রতিলিপি তৈরি হবে। কারণ ছবি বা দৃশ্য থেকে আসা প্রতিটি ফোটন সিসিডি পৃষ্ঠে মুক্ত ইলেকট্রন তৈরি করবে যেগুলো বিভিন্ন প্যাকেটে সজ্জিত হবে। প্রতিটি প্যাকেটে ইলেকট্রন তথা আধানের পরিমাণ ছবিটির ঐ নির্দিষ্ট অঞ্চল থেকে আসা ফোটনের সমানুপাতিক। সিসিডি-তে এ ধরণের আলোক অঞ্চলের সংখ্যা যত বেশি হবে প্রতিলিপি হিসেবে ধারণকৃত ছবিটির রিজল্যুশন তত ভাল হবে অর্থাৎ ছবিটি তত নিখুঁত হবে। এ ধরণের অর্ধপরিবাহী আলোক-ধারণ কৌশলের সুবিধা হল, এদের দক্ষতা বেশি, কম শক্তি ক্ষয় করে এবং বেশি নির্ভরযোগ্য। সিসিডি ২ রকমের হতে পারে: লিনিয়ার ইমেজিং ডিভাইস (এলআইডি) এবং এরিয়া ইমেজিং ডিভাইস (এআইডি)। সিসিডি নিয়ে কাজ করতে গেলে বেশ কিছু কার্যকরী অপেক্ষক তথা পারফরমেন্স ফাংশন জানতে হয়। বিভিন্ন অপেক্ষক সিসিডি-র পুরো কাজের বিভিন্ন অংশের সাথে সম্পৃক্ত। সিসিডি ব্যবহারের অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে। প্রাচীন ফটোগ্রাফিক প্লেট বা অন্য অনেক ব্যবস্থার তুলনায় এটি ভাল। সুবিধাগুলো হচ্ছে: গঠনের এতো মিলের কারণে কেবল নয়, কাজের দিক দিয়েও মসফেটের সাথে ধারকের রয়েছে অনেক মিল। এজন্য জংশন মসফেটকে প্রায়শই মস ধারক বা মস ক্যাপাসিটর বলে ডাকা হয়। কার্যপ্রণালীর দিক দিয়েও তাদের মিল উল্লেখযোগ্য। পাশের চিত্র থেকেই তা বোঝা যাচ্ছে। চিত্রটিতে C_0 হচ্ছে একটি আদর্শ ধারকের ধারকত্ব, যার সাপেক্ষে মস ধারকের ধারকত্ব নরমালাইজেশন করা হয়েছে। দেখা যাচ্ছে ফ্ল্যাট ব্যান্ড ভোল্টেজ পর্যন্ত দুয়ের ধারকত্ব একেবারে সমান, এই ভোল্টেজের পর মস ধারকের ধারকত্ব কমতে থাকে এবং থ্রেশল্ড ভোল্টেজের পর তা সর্বনিম্নে পৌছায়। এর পর ভোল্টেজ বাড়াতে থাকলেও ধারকত্বের কোন পরিবর্তন ঘটে না। তারায় শক্তি উৎপাদিত হয় বিভিন্ন প্রক্রিয়া। শক্তি হারানোরও প্রক্রিয়া রয়েছে। শক্তি উৎপাদনের কথা বলতে গিয়ে আমরা যে রাশিটি ব্যবহার করি তা হচ্ছে এমিসিভিটি, গ্রিক অক্ষরে \epsilon\epsilon_g প্রতি একক সময়ে তারার প্রতি একক ভর থেকে বিকিরিত মহাকর্ষীয় শক্তির পরিমাণ এবং \epsilon_N প্রতি একক সময়ে প্রতি একক ভর থেকে নিসৃত নিউক্লীয় শক্তির পরিমাণ নির্দেশ করে। নিউট্রিনো উৎপাদনের মাধ্যমে তারা শক্তি হারায়। সুতরাং প্রতি একক সময়ে প্রতি একক ভর থেকে উৎপাদিত নিউট্রিনো শক্তির পরিমাণকে মোট শক্তি থেকে বিয়োগ করা হয়েছে। নিউক্লীয় বিক্রিয়ার সময় তারার কেন্দ্রে নিউট্রিনো উৎপন্ন হয় এবং নিউট্রিনোগুলো সহজে বিক্রিয়া বা মিথস্ক্রিয়া করে না বলে তারা থেকে বেরিয়ে যেতে পারে। : শক্তিতে পরিণত হওয়া ভর ৪ টি হাইড্রোজেন পরমাণুর ভর ১ টি হিলিয়াম পরমাণুর ভর বাঁধন শক্তি এবং ম্যাজিক সংখ্যা তবে বিক্রিয়াভেদে এই শক্তির পরিমাণ ভিন্ন হয়। তারায় উপস্থিত মূল তিনটি বিক্রিয়া হচ্ছে প্রোটন-প্রোটন শিকল, সিএনও চক্র এবং থ্রি-আলফা বিক্রিয়া। থ্রি-আলফা বিক্রিয়ায় উৎপাদিত শক্তির পরিমাণ প্রোটন-প্রোটনের তুলনায় প্রায় ১০ ভাগের ১ ভাগ। এসব বিক্রিয়ার মূল পার্থক্য হচ্ছে বিক্রিয়ক এবং উৎপাদে। বিক্রিয়ক উপাদানগুলোর "নিউক্লীয় বাঁধন শক্তির" তারতম্যের কারণেই এই ভিন্নতা দেখা যায়। কোন পরমাণুর নিউক্লিয়নগুলোকে (প্রোটন এবং নিউট্রন) আলাদা করতে যে পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন হয় তাই তার নিউক্লীয় বাঁধন শক্তি। উল্লেখ্য প্রোটন এবং নিউট্রনগুলো পরমাণুর কেন্দ্রীনের মধ্যে দুর্বল এবং সবল নিউক্লীয় বলের মাধ্যমে আবদ্ধ থাকে। বাঁধন শক্তি এর বিরুদ্ধে ক্রিয়া করে। নিচের সমীকরণের মাধ্যমে কোন নিউক্লিয়নের বাঁধন শক্তিকে প্রকাশ করা যায়: A পরমাণুটির পারমাণবিক ভর তথা মোট প্রোটন এবং নিউট্রনের সংখ্যা। Z হচ্ছে পরমাণুটির পারমাণবিক সংখ্যা math>m_{nuc math> হচ্ছে উৎপাদিত নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক ভর পরমাণুতে ইলেকট্রনের বিন্যাস ব্যাখ্যা করার জন্য যেমন শক্তিস্তর ধারণার উদ্ভব ঘটেছিল ঠিক তেমনি নিউক্লিয়াসে প্রোটন এবং নিউট্রনের বিন্যাস ব্যাখ্যার জন্য উদ্ভব ঘটে শক্তিস্তর মডেলের। এই মডেল অনুসারে নিউক্লিয়ান নিউক্লিয়াসে কিছু কোয়ান্টায়িত শক্তি স্তরে অবস্থান করে। প্রতিটি শক্তি স্তরকে তিনটি নিউক্লীয় কোয়ান্টাম সংখ্যার মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়: : n অরীয় তরঙ্গ অপেক্ষকের নোড সংখ্যার সাথে সম্পর্কিত। : l কৌণিক ভরবেগের ভেক্টর রাশির সাথে সম্পর্কিত : j কৌণিক ভরবেগ এবং স্পিন ভেক্টরের সমষ্টি। তাত্ত্বিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, প্রোটন এবং নিউট্রনের সংখ্যা কিছু নির্দিষ্ট সংখ্যার সমান হলে শক্তি স্তরগুলোর মধ্যে শক্তির ব্যবধান সবচেয়ে বেশি হয়, অর্থাৎ বাঁধন শক্তি বেশি হয় এবং নিউক্লিয়াসটি বেশি সুস্থিত হয়। এই সংখ্যাগুলোকে বলা হয় ম্যাজিক সংখ্যা। ২০০৭ সালের গবেষণা অনুসারে ম্যাজিক সংখ্যাগুলো হচ্ছে: ২, ৮, ১০, ২৮, ৫০, ৮২ এবং ১২৬। নিউক্লিয়াসে নিউট্রন বা প্রোটনের সংখ্যা এগুলোর সমান হলে তা বেশি সুস্থিত হবে। আর যদি প্রোটন এবং নিউট্রন দুটোর সংখ্যাই ম্যাজিক সংখ্যার সমান হয় তাহলে সেটি হবে অতি সুস্থিত। He O Ca Fe এই চারটি পরমাণুর প্রোটন এবং নিউট্রন উভয় সংখ্যাই ম্যাজিক সংখ্যা। এমন পরমাণুর নিউক্লিয়ন সংখ্যাগুলোকে বলা হয় "ডাবল ম্যাজিক সংখ্যা"। ডাবল ম্যাজিক সংখ্যাগুলো হচ্ছে, ২, ৮, ২০ এবং ২৮। হায়াশি রেখার উপর রাসায়নিক গঠনের প্রভাব * তারার ধাতবতা বেশি হলে হায়াশি রেখা অপেক্ষাকৃত শীতল হয়ে যাবে তথা কম কার্যকরী তাপমাত্রার দিকে সরে যাবে। কারণ ধাতবতা বৃদ্ধি করলে অনচ্ছতা বেড়ে যায়, বেড়ে যায় তাপমাত্রা গ্র্যাডিয়েন্ট। যার ফলে উচ্চ ব্যসার্ধ্যের দিকে তাপমাত্রার মান যায় কমে। * হিলিয়াম প্রাচুর্য বাড়লে ঘটবে ঠিক তার উল্টো, হায়াশি রেখা বেশি তাপমাত্রার দিকে সরে যাবে। কারণ হিলিয়াম প্রাচুর্য বাড়ালে অনচ্ছতা কমে যায়। আশপাশে অতিনবতারা বিস্ফোরিত হলে হিলিয়াম প্রাচুর্য বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে হিলিয়াম বাড়বে এবং হাইড্রোজেন কমবে। হাইড্রোজেনের তুলনায় হিলিয়াম কম অনচ্ছ বলে অনচ্ছতা কমে যাবে। * রাসায়নিক গঠন স্থির রেখে ভর কমালে শীতলতর তাপমাত্রার দিকে সরে যাবে। * এবার মিশ্রণ দৈর্ঘ্যের কথা বলা যাক। মিশ্রণ দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করলে পরিচলন আরও সক্রিয় হবে, এতে করে অতি-রুদ্ধতাপীয় নতি রুদ্ধতাপীয় নতির সমান হতে থাকবে। এর ফলে অতি-রুদ্ধতাপীয় অঞ্চলে নতির মান যাবে কমে, অর্থাৎ তা অপেক্ষাকৃত সমতল হয়ে যাবে। এতে উচ্চ ব্যসার্ধ্য অঞ্চলে তাপমাত্রার মান যাবে বেড়ে। হায়াশি রেখা হচ্ছে হেরডে তারার বিবর্তনের নিম্নতম তাপমাত্রা সীমা। কোন তারা বিবর্তনের কোন দশায় এর ডানে যেতে পারে না। মহাকর্ষীয় সংকোচনের কারণে হায়াশি রেখায় তারার ব্যসার্ধ্য কমতে থাকে, ফলে প্রভা কমে কিন্তু তাপমাত্রা স্থির থাকে। কেন্দ্রের তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় একসময় কোরটি পরিচলনীয় থেকে বিকিরণীয় হয়ে পড়ে। ফলে এনভেলপ এবং কোর পৃথক হয়ে যায় এবং তারাটি হায়াশি রেখা ছেড়ে বামে যাত্রা শুরু করে, অর্থাৎ তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। এ সময় তারার কেন্দ্রে কিছু নিউক্লীয় বিক্রিয়া সংঘটিত হয় যদিও শক্তি উৎপাদনের বিচারে তারা খুবই নগণ্য। এ সময় ডিউটেরিয়াম, লিথিয়াম এবং বেরিলিয়ামের বিভিন্ন আইসোটোপ বিক্রিয়া করে। এসব মৌলের আদি প্রাচুর্য খুব কম এবং বিক্রিয়াগুলো সক্রিয়া হলে প্রাচুর্য প্রায় শূন্য হয়ে যায়। এই প্রাথমিক নিউক্লীয় দহনের সময় যদি তারাটি সম্পূর্ণ পরিচলনীয় থাকতো তাহলে, পৃষ্ঠ থেকেও সব ডিউটেরিয়াম এবং লিথিয়াম কোরে চলে যেতো পোড়ার জন্য। এভাবে সব লিথিয়াম ও ডিউটেরিয়াম শেষ হয়ে যেতো। কিন্তু আশার কথা হচ্ছে, সব লিথিয়াম ও ডিউটেরিয়াম পুড়ে শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই কোর বিকিরণীয় হয়ে পড়ে এবং এনভেলপের অবশিষ্ট মৌল আর কোরে আসতে পারে না। এভাবে কিছু লিথিয়াম এনভেলপে থেকে যায়। এজন্যই লিথিয়াম তারার বয়স নির্ণয়ের মাপকাঠি হতে পারে। এনভেলপে লিথিয়ামের প্রাচুর্য নির্ভর করে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর উপর: # মহাকর্ষীয় সংকোচনের কারণে তারার কেন্দ্রের তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার # এর ফলে যে নিউক্লীয় বিক্রিয়া শুরু হয় তাদের কর্যক্ষমতা # বিকিরণীয় কোর এবং পরিচলনীয় এনভেলপের পৃথক হয়ে যাওয়ার সময় রাসায়নিক গঠন স্থির থাকলে পৃষ্ঠে এসব মৌলের জমে থাকার পরিমাণ নির্ভর করে যেসব বিষয়ের উপর তারা হল: # ভর বেশি হলে এনভেলপে বেশি লিথিয়াম ও ডিউটেরিয়াম জমা থাকতে পারে। # ভর স্থির রেখে ধাতবতা কমালে এনভেলপে বেশি পদার্থ জমা থাকে। এই দুটি ঘটনার কারণ হচ্ছে, ভর বেশি এবং ধাতবতা কম থাকার অর্থ কোর এবং এনভেলপ অপেক্ষাকৃত আগে পৃথক হয়েছিল। গড় আণবিক ওজন তথা মিন মলিকুলার ওয়েট এর সমীকরণ: এই উচ্চ নির্ভরতার প্রভাব দুটি: # হাইড্রোজেন দহন কেন্দ্রের খুব ছোট একটি অঞ্চলে ঘটে। সূর্যের মোট শক্তির ৯০% যেখানে মোট ভরের ৭০% অঞ্চলে ঘটে সেখানে ১০ সৌর ভরের তারায় ৯০% শক্তি উৎপাদিত হয় কেন্দ্রের একটি ছোট অঞ্চলে যার ভর মোট ভরের মাত্র ১০%। # কেন্দ্রে অনেক বেশি ফ্লাক্স থাকায় তাপমাত্রা নতি অনেক বেশি হয় এবং কোর পরিচলনীয় হয়ে পড়ে। কারণ শোয়ারৎসশিল্ড নীতি। এনভেলপ পরিচলনীয় হতে পারে না কারণ আংশিক আয়নিত হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম তারার একেবারে বাইরের একটি স্তরে থাকে যা এনভেলপের সামগ্রিক বৈশিষ্ট্যকে খুব একটা প্রভাবিত করতে পারে না। উল্লেখ্য, আংশিক আয়নিত অঞ্চলেই অনচ্ছতা বেশি থাকে বলে পরিচলন দেখা যায়। কেন্দ্র পরিচলনীয় হওয়ায় কোরে হাইড্রোজেন এবং উৎপাদিত হিলিয়ামের বণ্টন থাকে সুষম। কারণ পরিচলনের মাধ্যমে পদার্থের মিশ্রণ ঘটে। আরেকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, তারার ভর যত বেশি হয় সিএনও চক্রের সময় বিকিরণ চাপের প্রভাব তত বাড়তে থাকে। সূর্যের মত তারায় বিকিরণ চাপ মোট চাপের ১০০০০ ভাগের ১ ভাগ। কিন্তু উর্দ্ধ মূলধারায় ৫০ সৌর ভরের একটি তারায় এই বিকিরণ চাপ মোট চাপের ১০ ভাগের ৩ ভাগ। এর কারণ চাপ তাপমাত্রার উপর বেশ ভালভাবেই নির্ভর করে: এছাড়া সময়ের সাথে সাথে এ ধরণের তারার পরিচলনীয় কেন্দ্রের আকার ছোট হতে থাকে। কোর সংকুচিত হয় না, বলা উচিত পরিচলনীয় কোরের সীমানা কেন্দ্রের দিকে সরে যেতে থাকে। এর কারণ দুটি: # কেন্দ্রে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে এবং সেইসাথে ফ্লাক্সও বাড়তে থাকে। # বিকিরণ চাপের প্রভাব বাড়ায় রুদ্ধতাপীয় নতি কমে যায়। ওভারশুটিং এর কারণে পরিচলনীয় কোরের ভর স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়। কোরে হাইড্রোজেনের পরিমাণ কমতে কমতে যখন ৫% এ পৌঁছায় তখন তারা বুঝতে পারে: ওহ হো এত কম হাইড্রোজেন পুড়িয়ে তো আমি জলস্থৈতিক সাম্যাবস্থা বজায় রাখতে পারব না। তখন উদ্ধারের একমাত্র উপায় থাকে শেলের হাইড্রোজেন পোড়ানো। কিন্তু শেলের তাপমাত্রা তখনও হাইড্রোজেন দহনের জন্য প্রয়োজনীয় তাপমাত্রায় পৌঁছায়নি। সুতরাং শেলের তাপমাত্রা বাড়ানোর জন্য এ সময় তারাটি হঠাৎ করেই সংকুচিত হতে শুরু করে। একে বলা হয় সার্বিক সংকোচন। সার্বিক সংকোচন মুক্তভাবে পতনশীল বস্তুর সময়কালের মত, অর্থাৎ খুব কম। এজন্য এই অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এমন কোন তারা দেখা যায় না। যে কারণে হেরডে একটি ফাঁক থেকে যায়। সার্বিক সংকোচনের পর কোর দহন বন্ধ হয়ে শেল দহন শুরু হয়। হিলিয়াম কোরের চারদিকে একটি হাইড্রোজেন শেলে হাইড্রোজেন দহন চলতে থাকে। হিলিয়ামের আদি প্রাচুর্য অনচ্ছতা এবং গড় আণবিক ওজন পরিবর্তনের মাধ্যমে মূলধারার তারার বিবর্তনে ভূমিকা রাখবে। হিলিয়ামের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে অনচ্ছতা কমে যায় এবং গড় আণবিক ভর বেড়ে যায়। কিন্তু L_H \propto \mu^7 হওয়ায় গড় আণবিক ওজন বাড়ার সাথে সাথে হাইড্রোজেন দহনের হার অনেক বেড়ে যায়। হাইড্রোজেন দহনের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় তারাটি আরও উজ্জ্বল এবং উত্তপ্ত অঞ্চলের দিকে সরে যায়। অর্থাৎ বিবর্তনের রেখা উচ্চ প্রভা ও তাপমাত্রার দিকে সরে যায়। হিলিয়ামের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে সেইসাথে বিবর্তনের সময়কালও কমে যায়। ধাতুর পরিমাণ বাড়লে অনচ্ছতাই মূলত প্রভাবিত হয়। নিউক্লীয় বিক্রিয়া খুব একটা প্রভাবিত হয় না। কারণ প্রোটন-প্রোটন বিক্রিয়া ধাতবতার উপর নির্ভরই করে না। সিএনও চক্র কার্বন, নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। কিন্তু সিএনও চক্র তাপমাত্রার সামান্য পরিবর্তনেই অনেক বেড়ে যায় বিধায় এই হার বাড়ানোর জন্য খুব বেশি ধাতুর প্রয়োজন নেই। পাশাপাশি সূর্যের মত তারার মোট শক্তির মাত্র ১০% সিএনও থেকে আসে। এজন্য ধাতবতা শক্তি উৎপাদনকে খুব একটা প্রভাবিত করে না। কিন্তু ধাতবতা বৃদ্ধি পেলে অনচ্ছতা বেড়ে যায়। অনচ্ছতা বাড়লে তারাটি নিষ্প্রভ এবং শীতল হয়ে পড়ে। ধাতবতা বাড়লে তারার বিবর্তনের সময়কালও বেড়ে যায়। মিশ্রণ দৈর্ঘ্যকে সমীকরণের সাহায্যে এভাবে প্রকাশ করা হয়, এই \alpha_{ml math> সৌর প্রমিত মডেলের একটি মুক্ত রাশি। এর মান তারার প্রভার উপর কোন প্রভাব ফেলে না। এটি বাড়লে তারার ব্যসার্ধ্য কমে যায় এবং কার্যকরী তাপমাত্রা বেড়ে যায়। মিশ্রণ দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পেলে একটি পরিচলনীয় বুদবুদ আরও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। অর্থাৎ আরও বেশি দূরত্ব পর্যন্ত তার তাপমাত্রা তথা রুদ্ধতাপীয় নতি পরিবেশের তাপমাত্রা নতি থেকে কম থাকে। এতে বিকিরণীয় ঢালের নতি আরও কম হবে এবং উচ্চ ব্যসার্ধ্য অঞ্চলে তাপমাত্রাও আরও বাড়বে। একই সাথে তারার ব্যসার্ধ্যও কমবে। বিবর্তনের এই পর্যায়ে কোন তারা মূলধারার বাম পাশে যায় না কেন? নিম্ন ভরের তারা বলতে সূর্যের মত তারাকে বোঝায়। এক্ষেত্রে কোর বিকিরণীয় এবং এনভেলপ পরিচলনীয় থাকে। এনভেলপ একটি বড় অংশ জুড়ে থাকায় মিশ্রণ দৈর্ঘ্য তথা পরিচলনের কর্মদক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাড়ায়। মিশ্রণ দৈর্ঘ্য বাড়লে যথারীতি তাপমাত্রা নতির মান কমে এবং বেশি ব্যসার্ধ্যে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। মূলধারা উত্তর বিবর্তনের রেখা তথা মূলত লোহিত দানব শাখা বেশি তাপমাত্রা ও প্রভার দিকে সরে যায়। উল্লেখ্য মিশ্রণ দৈর্ঘ্য শূন্য হলে কোন লোহিত দানব শাখা থাকা সম্ভব নয়। যেহেতু লোহিত দানব শাখা দেখা যায় সেহেতু অবশ্যই এসব তারায় মিশ্রণ দৈর্ঘ্য কখনও শূন্য হতে পারে না অর্থাৎ পরিচলন সব সময়ই উপস্থিত থাকে। উচ্চ ও মধ্যবর্তী ভরের তারা এক্ষেত্রে কোর পরিচলনীয় থাকে। কোরের আকার এবং ভর খুব কম হওয়ায় মিশ্রণ দৈর্ঘ্য গুরুত্বপূর্ণ নয়। পরিচলনীয় কোরে ঘনত্ব অনেক বেশি হওয়ায় এসব তারায় অতি-রুদ্ধতাপীয়তা আছে বলে ধরে নেয়া যায়। অর্থাৎ বলা যায়, তাই মিশ্রণ দৈর্ঘ্য জানার প্রয়োজন নেই। কিন্তু ওভারশুটিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। ৫ সৌর ভরের একটি তারার ধাতবতা স্থির রেখে ওভারশুটিং অঞ্চলের দৈর্ঘ্য বাড়ালে প্রভা বেড়ে যায়। কারণ ওভারশুটিং হলে এনভেলপ থেকে হাইড্রোজেন কোরে চলে যায় এবং সিএনও চক্রের মাধ্যমে তাদের দহনের হারও বেড়ে যায়। এতে প্রভা বাড়ে। জ্বালানীর পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় হাইড্রোজেন দহনের সময়কাল বেড়ে যায়। অপর দিকে ওভারশুটিং হলে হাইড্রোজেন দহন বাড়ায় হিলিয়াম দহন শুরু হওয়ার আগে হিলিয়াম কোরের ভর আগের চেয়ে বেড়ে যায়। এতে করে হিলিয়াম দহন শুরু হওয়ার পর তা আরও দ্রুত শেষ হয়। এ কারণে হিলিয়াম দহনের সময়কাল কমে যায়। ভর যত বৃদ্ধি পায় এ কারণেই হিলিয়াম দহনের সময়কাল তত হ্রাস পায়। ভর যত কমে ঘনত্ব তত বাড়ে এবং তাপমাত্রা তত বেড়ে যায়। ঘনত্ব বেশি হওয়ায় এক্ষেত্রেও অতি-রুদ্ধতাপীয়তা খাটে। অর্থাৎ বিকিরণীয় নতির মান রুদ্ধতাপীয় নতির খুব কাছাকাছি। পরিচলন হওয়ার জন্য এখানে শোয়ারৎশিল্ড নীতির কোন প্রয়োজন নেই। সূর্যকে আমরা খুব কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করতে পারি অন্য কোন তারার ক্ষেত্রে যা ভাবাও যায় না। সূর্যের বেশ কিছু রাশির মান সঠিকভাবে জানা গেছে: কিন্তু সূর্যের আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু রাশি রয়েছে যার মান নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে বিবর্তনীয় মডেল তৈরির জন্য এগুলো জানা খুব জরুরি। এগুলো হচ্ছে: পরিচলন অঞ্চল সেরেনডিপিটি থেকে জানা গেছে সূর্য স্পন্দিত হচ্ছে। ৫ মিনিটের স্পন্দন। এই স্পন্দনের কারণ পরিচলন, এবং এটি কোন অরীয় স্পন্দন নয়। ব্যসার্ধ্য পর্যাবৃত্তভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে না বরং, সূর্য জেলের মত হওয়ার কারণে তার আকার বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে। এভাবে যে স্পন্দন পাওয়া যায় তা থেকে সূর্যের পরিচলন অঞ্চলের গভীরতা এবং সেখানে শব্দের বেগ নির্ণয় করা সম্ভব হয়েছে। মান পাওয়া গেছে এমন, ধাতবতা । এই মান সূর্যের গঠনকে প্রভাবিত করে। কারণ এটি একদিকে অনচ্ছতায় ভূমিকা রাখে অন্যদিকে সিএনও চক্রের মাধ্যমে সূর্যে হাইড্রোজেন উৎপাদনে প্রভাব ফেলে। হিলিয়াম প্রাচুর্য । হিলিয়াম বাড়লে অনচ্ছতা কমে যায়, আবার গড় আণবিক ওজনও পরিবর্তিত হয়। মনে রাখতে হবে হিলিয়াম এবং ধাতবতার প্রাথমিক মান মুক্ত নয়। এটি নির্দিষ্ট থাকলেই কেবল বর্তমানের ধাতবতা ও হাইড্রোজেন অনুপাতের মান মেলানো যাবে। পাশাপাশি X+Y+Z 1 সমীকরণটি বিবেচনা করতে হবে। মিশ্রণ দৈর্ঘ্য । এটিই পরিচলনের কর্যক্ষমতা ঠিক করে দেয়। পরিচলন আবার তারার ব্যসার্ধ্য নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। মিশ্রণ দৈর্ঘ্যের সাথে সম-ব্যসার্ধ্য রেখা পরিবর্তিত হয়। মিশ্রণ দৈর্ঘ্য বাড়লে মূলধারা পরবর্তী বিবর্তনের রেখা অপেক্ষাকৃত উচ্চ প্রভা এবং তাপমাত্রার দিকে যায়। সুতরাং তাপমাত্রা ধ্রুব রেখে মিশ্রণ দৈর্ঘ্য বাড়ালে তারার ব্যসার্ধ্য বেড়ে যায়। ব্যাপনের কারণে হিলিয়াম প্রাচুর্য আদি মান থেকে পরিবর্তিত হবে। গড় আণবিক ওজন পরিবর্তিত হওয়ায় \frac{P rho math> পরিবর্তিত হবে। ব্যাপনের কারণে আবার শব্দের বেগও পরিবর্তিত হবে যে কারণে \frac{P rho math> আরও পরিবর্তিত হবে। প্রোটন-প্রোটন শিকলের তিন তিনটি বিক্রিয়া থেকে নিউট্রিনো উৎপন্ন হয়: পরিচলনের মাধ্যমে শক্তি প্রবাহিত হতে হলে শোয়রৎসশিল্ড নীতি মানতে হয়: রুদ্ধতাপীয় নতি দিয়ে পরিচলনের বুদবুদ নিচ থেকে উপরে বা উপর থেকে নিচে প্রবাহিত হয়। আর বিকিরণীয় নতি হচ্ছে পরিবেশের নতি। রুদ্ধতাপীয় নতি দশা সমীকরণের সাহায্য বিভিন্ন ধরণের গ্যাসের জন্য সহজেই নির্ণয় করা যায়। কিন্তু পরিবেশের বিকিরণীয় নতি নির্ণয় অত সোজা নয়। কেবল রুদ্ধতাপীয় নতি দিয়ে কাজ চালানো গেলে তাই খুব ভাল হয়। ভাগ্য ভাল যে কিছু তারার ক্ষেত্রে আসলেই তারার স্থানীয় রুদ্ধতাপীয় নতি দিয়ে কাজ চালানো যায়। উচ্চ এবং মধ্যবর্তীয় ভরের তারার কেন্দ্র খুব ছোট এবং ঘন থাকে। ঘনত্ব এত বেশি হয় যে পরিচলনীয় পরিবেশের নতির মান বুদবুদের রুদ্ধতাপীয় নতি থেকে সামান্য বেশি হলেই পরিচলন সম্ভব হয়ে পড়ে। উল্লেখ্য পরিচলন ঘটছে বলে এই অঞ্চলে আমরা বিকিরণীয় এবং পরিচলনীয় নতির মধ্যে কোন পার্থক্য করি না এবং এর মান আবার রুদ্ধতাপীয় নতির প্রায় সমান বলে ধরে নেই। অতি নিম্ন ভরের তারার ক্ষেত্রেও এটি খাটে। এসব তারার পুরোটাতেই পরিচলন ঘটে, সমগ্র অঞ্চলেই ঘনত্ব খুব বেশি থাকে বলে স্থানীয় রুদ্ধতাপীয় নতিকেই পরিচলনীয় নতি বলে ধরে নেয়া যায়। কিন্তু নিম্ন ভরের তথা সূর্যের মত তারার ক্ষেত্রে পরিচলন ঘটে কেবল এনভেলপে যেখানে ঘনত্ব থাকে বেশ কম। এ কারণে রুদ্ধতাপীয় নতির পাশাপাশি একটি অতিরুদ্ধতাপীয় নতির মান নির্ণয়ের প্রয়োজন পড়ে। অতিরুদ্ধতাপীয় নতি বলতে পরিবেশের বিকিরণীয় নতির কথাই বলা হচ্ছে। এই নতি পরিমাপ করা হয় মিশ্রণ দৈর্ঘ্য তত্ত্বের মাধ্যমে। এই তত্ত্বের মাধ্যমে অতিরুদ্ধতাপীয় নতি এবং পরিচলনীয় বুদবুদের বেগ নির্ণয় করা হয় নিম্নোক্ত সমীকরণ দুটির মাধ্যমে, উচ্চ এবং মধ্যবর্তী ভরের তারা এসব তারায় কোরে হাইড্রোজেন শেষ হয়ে যাওয়ার পর সার্বিক সংকোচনের মাধ্যমে শেলে হাইড্রোজেন দহন শুরু হয়। শোনবার্গ-চন্দ্রশেখর সীমার কারণে এক সময় হিলিয়াম কোর সংকুচিত হতে শুরু করে। হিলিয়াম কোর থাকে পরিচলনীয় এবং এই কোরের আকার নির্ধারণে শোয়ারৎসশিল্ড নীতির বদলে লেদু নীতি ব্যবহার করতে হয়। কারণ কোর সংকুচিত হওয়ায় রাসায়নিক পদার্থের বণ্টন আর সুষম থাকে না। কেন্দ্র থেকে বাইরের দিকে একটি রাসায়নিক নতি দেখা যায়। এই নতি হিসাব করে লেদু নীতি বলে, পরিবেশের নতি রুদ্ধতাপীয় নতি এবং রাসায়নিত নতির যোগফলের চেয়ে বেশি হলেই কেবল কোর পরিচলনীয় থাকবে: তারার ভর ১০ সৌর ভরের বেশি হলেই কেবল লেদু নীতি প্রয়োগ করতে হয়। লেদু নতির কারণে হিলিয়াম কোরের সংকোচন খুব দ্রুত হয়। পরিচলনীয় কোর এবং বিকিরণীয় এনভেলপ পৃথক হয়ে যায়। কোর সংকুচিত হতে থাকে কিন্তু এনভেলপ প্রসারিত ও শীতল হতে থাকে। শীতল হওয়ায় এনভেলপের অনচ্ছতা বেড়ে যায় যা বহির্গামী বিকিরণকে আটকে ফেলে, এতে প্রসারণ হার আরও বেড়ে যায়। এ সময় তারাটি প্রায় ধ্রুব প্রভা নিয়ে হেরাডের শীতলতর অঞ্চলের দিকে যেতে থাকে। একেই বলে উপ-দানব শাখা বা সাবজায়ান্ট ব্রাঞ্চ। এই শাখায় বেশ কম সময়ের জন্য থাকে: ৩ সৌর ভরের তারার জন্য ১২ মিলিয়ন বছর আর ৬ সৌর ভরের তারার ক্ষেত্রে মাত্র ১ মিলিয়ন বছর। এজন্য এই শাখার কোন তারা আমরা দেখতে পারি না যা হেরডের উচ্চ ভরের অঞ্চলে একটি শূন্যস্থানের সৃষ্টি করে। একেই বলা হয় হের্ডসব্রং শূন্যস্থান বা গ্যাপ। এনভেলপের অনচ্ছতা বাড়তে থাকায় এক সময় তা পরিচলনীয় হয়ে পড়ে। এতে করে তারাটি সম্প্রসারিত হতে হতে ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়। পরিচলনীয় হয়ে যাওয়ার পর তাপমাত্রা আর বাড়ে না। প্রায় ধ্রুব তাপমাত্রায় তারাটির প্রভাব বাড়তে থাকে যেহেতু তখনও তারার সম্প্রসারণ চলতে থাকে। এটিই লোহিত দানব শাখা। এ পর্যায়ে তারায় দুটি পরিচলন অঞ্চল থাকে, কোর এবং বহিঃএনভেলপ। এ ধরণের তারার কোরের ঘনত্ব কম থাকায় ইলেকট্রন অপজাত্যের সৃষ্টি হয় না। এতে কোরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং এক সময় তা হিলিয়াম দহনের উপযোগী হয়। তাপমাত্রা 10^8 কেলভিন হলে হিলিয়াম দহন শুরু হয় এবং তারাটি লোহিত দানব শাখা ছেড়ে যায়। ভর বাড়লে হিলিয়াম কোর আরও দ্রুত সংকুচিত হয় এবং তাপমাত্রা দ্রুত বাড়ে। এতে হিলিয়াম দহন আরও আগে শুরু হয়, অর্থাৎ লোহিত দানব শাখার অপেক্ষাকৃত ছোট হয়ে যায়। ভর অনেক বেড়ে গেলে এমনটি লোহিত দানব শাখা অদৃশ্যও হয়ে যেতে পারে, হিলিয়াম দহন শুরু হতে পারে মূলধারার একেবারে কাছে। * কোর থেকে শেল দহনে রূপান্তর দ্রুত ঘটে না। প্রথমে একেবারে কেন্দ্রে হাইড্রোজেন শেষ হয়, ফলে দহন এলাকা একটু বাইরের দিকে সরে যায়। সময়ের সাথে দহন অঞ্চল ধীরে ধীরে বাইরের দিকে যেতে থাকে। কিন্তু উচ্চ ভরের তারায় এটা সম্ভব ছিল না, কারণ কোর ছিল পরিচলনীয়। * শেল দহন যখন শুরু হয় তখন হিলিয়াম কোরের ভর শোনবার্গ-চন্দ্রশেখর সীমার চেয়ে কম থাকে। শেলে দহন হওয়ায় এই ভর বাড়তে বাড়তে এক সময় সীমা ছাড়িয়ে যায়। তারপরও সংকোচন ঘটে না কারণ কোর অপজাত। আসলে শেল দহনের মাধ্যমে মূলধারা থেকে বিচ্যুত হওয়ার পরপরই কোর অপজাত হয়ে যায়। * এ সময় তারার প্রভা স্থির থাকে, কিন্তু তাপমাত্রা কমতে থাকে। তারাটি উপ-দানব শাখা ধরে এগোতে থাকে লোহিত দানব শাখার দিকে। তাপমাত্রা হ্রাসের কারণ হচ্ছে দিনদিন হাইড্রোজেন দহন কমতে থাকে এবং হাইড্রোজেন দহনের শেলটি সরু থেকে সরুতর হতে থাকে। কিন্তু হিলিয়াম কোরের ভর বাড়তে থাকে। মনে রাখতে হবে: math>\rightarrow কোরে নিউক্লীয় বিক্রিয়া হলে প্রভা বৃদ্ধি পায় math>\rightarrow শেলে বিক্রিয়া হলে প্রভা হ্রাস পায় বা স্থির থাকে, কারণ শেলের প্রভাবে এনভেলপ প্রসারিত হয়ে শীতল হতে থাকে, অনচ্ছতা বাড়ে এবং অনচ্ছ পদার্থগুলো ফোটনকে পালাতে দেয় না। * এরা সম্পূর্ণ পরিচলনীয়। কারণ অনচ্ছতা অনেক বেশি। এদের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৪০০০ কেলভিনের মত এবং কেন্দ্রের তাপমাত্রাও ১ মিলিয়ন কেলভিনের বেশি নয়। তাই এসব তারার পুরো অঞ্চল জুড়েই অনচ্ছতা উৎপাদক সবগুলো উপাদান থাকে। এজন্য অনচ্ছতা বেশি। অনচ্ছতা বেশি হলে তাপমাত্রা নতি বেশি হয় এবং তারা পরিচলনীয় হয়ে পড়ে। * এদের এনভেলপের বাইরের অংশে আণবিক হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম থাকে। তবে মোট ভরের ৯০% অংশ জুড়েই থাকে আয়নিত হাইড্রোজেন-হিলিয়ামের প্লাজমা। এসব তারার কেন্দ্রে থেকে আসা বিকিরণীয় ফ্লাক্স অনেক বাঁধার সম্মুখীন হয়। আলোকমণ্ডলে ঘনত্ব এবং চাপ অনেক বেশি হওয়ায় অনেক সংঘর্ষ ঘটে এবং সংঘর্থ দ্বারা আবেশিত শোষণ ঘটে। মূলত আণবিক হাইড্রোজেনের পারষ্পরিক সংঘর্ষের মাধ্যমে শোষণ ঘটে। হিলিয়ামের মাধ্যমেও হতে পারে। আণবিক হাইড্রোজেনের শোষণের কারণে ২ মাইক্রোমিটারের বেশি তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ফোটন সব শোষিত হয়। এতে অনচ্ছতাও প্রভাবিত হয়। এ কারণে অতি নিম্ন ভরের তারার মূলধারা দুটি বক্রতা লক্ষ্য করা যায়। এসব বক্র অঞ্চলে ة: শব্দান্ত্য 'ঃ এ বর্ণের এই প্রকার সাধারণতঃ আবার 'ৎ' হইয়া যাহে মূল শব্দের কারকে পরিবর্তন হইলে |'হ' এর মত কিন্তু কণ্ঠে অধিক গভীর স্থানে জা ত (পূর্বী বাংলাদেশী উচ্চারণ) স ফর (কলকাতার স্থানীয় উচ্চারণ) |'ক' এর মত কিন্তু কণ্ঠে অধিক গভীর স্থানে # আরবী ভাষার এই বর্ণদিগের (ث, ح, خ, ذ, ز, ص, ض, ط, ظ, ع, غ, ق, و, ء) জন্য কোন তুল্য ধ্বনি নহে মান্য বাঙ্গালা ভাষায়, তাই একটি অপরিবর্তিত বাঙ্গালা বর্ণমালা দিয়া ইহাদিগের প্রতীক করা কঠিন। এক্সডব্লিউএসএম XWSM X-ray Wavelet Spectral Mapping) বা এক্স-রে ওয়েভলেট স্পেকট্রাল ম্যাপিং কিছু টুলের সমষ্টি যার মাধ্যমে এক্স-রে ডেটা রিডাকশনের কাজ করা যায়। শুধু যেটা রিডাকশন নয় এর মাধ্যমে ছায়াপথ স্তবকের অন্তঃস্তবকীয় মাধ্যমে অবস্থিত গ্যাসের তাপমাত্রা, প্রভা এবং ধাতবতার প্রোফাইল ও মানচিত্র দুটোই তৈরি করা যায়। ইউনিভার্সিটি অফ রোম তোর ভেরগাতার পোস্ট-ডক ছাত্র হের্ভে বুরদান এটি তৈরি করেছিলেন কেবল এক্সএমএম-নিউটন উপগ্রহ থেকে আসা এক্স-রশ্মি তথ্য বিশ্লেষণের জন্য। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে চন্দ্র এক্স-রশ্মি মানমন্দিরের তথ্য বিশ্লেষণেও একে সমানভাবে ব্যবহার করা যায়। তবে চন্দ্রের কেবল আসিস-আই ক্যমেরা দিয়ে তোলা ভেরি ফেইন্ট মোডের তথ্যই আপাতত বিশ্লেষণ করা যায় এটি দিয়ে। এখানে সফটওয়ারটির একটি সংক্ষিপ্ত টিউটোরিয়াল তুলে ধরা হবে। ছায়াপথ স্তবকের অন্তঃস্তবকীয় মাধ্যম তথা আইসিএম এর অতি উত্তপ্ত গ্যাস তাপীয় ব্রেমস্ট্রালুং প্রক্রিয়ায় এক্স-রশ্মি বিকিরণ করে। এসব এক্স-রশ্মি শনাক্ত করার জন্য বর্তমানে মহাকাশে এসা-র এক্সএমএম-নিউটন এবং নাসার চন্দ্র এক্স-রশ্মি মানমন্দির কাজ করছে। এক্স-রশ্মি মানমন্দির থেকে পাওয়া অনেক তথ্য ইন্টারনেটে উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। প্রতিটি মানমন্দিরেরই নিজস্ব আর্কাইভ রয়েছে যেখান থেকে ডেটা ডাউনলোড করা যায়। তবে এসব ডেটা একেবারে র তথা কাঁচামালের মত। এগুলোকে বিভিন্ন উপায়ে প্রক্রিয়াজাত করে এমন একটি এক্স-রে ছবি তৈরি করতে হয় যা প্রকৃত, যাতে কোন ভেজাল নেই। XWSM একা এই কাজটি করতে পারে না। চন্দ্র থেকে পাওয়া চাও সফটওয়ার দিয়ে কিছুটা করা যায় এবং পরে XWSM ব্যবহার করে ছায়াপথ স্তবকের তিনটি ধর্মের বিন্যাস নির্ণয় করা যায়: প্রতি ক্ষেত্রেই XWSM প্রোফাইল তৈরির পাশাপাশি ওয়েভলেট ম্যাপিং এর মাধ্যমে মানচিত্র তৈরি করতে পারে। XWSM এর মাধ্যমে ডেটা রিডাকশনের প্রক্রিয়াটি দুই ভাগে বিভক্ত: # তথ্য প্রস্তুতকরণ পর্যবেক্ষণ থেকে পাওয়া ফোটনগুলোর মাধ্যমে ডেটা সেট তথা ডেটা কিউব তৈরি করা। প্রতিটি কিউবে এক্স-ওয়াই স্থানাংক এবং ফোটনটির শক্তির মান সংরক্ষিত থাকে। তিনটি রাশি থাকে বলেই এর নাম ডেটা কিউব। পাশাপাশি বেশ কিছু বিকিরণের মডেল তৈরি করতে হয় যার সাথে পর্যবেক্ষণ থেকে পাওয়া যেটা মেলানো যাবে। মডেল এবং পর্যবেক্ষণের ফিটিং এর মাধ্যমেই বিভিন্ন রাশি পরিমাপ করা হয়। # তথ্য বিশ্লেষণ ডেটা প্রস্তুত করার পর তা দিয়ে বিভিন্ন বিশ্লেষণ করা সম্ভব, যেমন: ইমেজিং, স্থানীয় বর্ণালীবীক্ষণ এবং বর্ণালীমিতিক মানচিত্রায়ন বা স্পেকট্রাল ম্যাপিং। উল্লেখ্য বিকিরণের মডেলগুলো বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে: # ভৌত বিষয়াদি আকাঙ্খিত প্লাজমা বিকিরণ মডেল, ধাতবতা এবং তাপমাত্রার ব্যপ্তি, লাল সরণ, দৃষ্টিরেখায় হাইড্রোজেনের কলাম ঘনত্ব। # পর্যবেক্ষণ সংশ্লিষ্ট পয়েন্টিং এর সংখ্যা, ব্যবহৃত সনাক্তকারক, দৃষ্টিক্ষেত্রের জ্যামিতিক রূপ ইত্যাদি। XWSM দিয়ে ডেটা প্রস্তুতকরণ শুরুর আগে চাও সফটওয়ারের মাধ্যমে চন্দ্র ডেটাকে একটু রিডিউস করে নিতে হবে। প্রস্তুতকরণের প্রথম কমান্ডের জন্য তিনটি ইনপুট ফাইলের প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে একটি ফাইল ইতিমধ্যেই চন্দ্র ডেটা প্যাকেজে দেয়া আছে, বাকি দুটি ফাইল চাও এর একটি কমান্ডের মাধ্যমে তৈরি করা যায়। তথ্য প্রস্তুতকরণের জন্য ব্যবহৃত কমান্ডগুলো হচ্ছে: * xwsm_start এটি একমাত্র আবশ্যকীয় কমান্ড। এর মাধ্যমেই সকল ডেটা প্রস্তুতকরণ সম্পন্ন হয়। বিস্তারিত নিচে দেয়া আছে। চন্দ্র এক্স-রশ্মি মানমন্দিরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় আবিষ্কারগুলোর একটি ছিল শীতল বায়ুরেখা। প্রথমে ছায়াপথ স্তবকের পৃষ্ঠ উজ্জ্বলতা প্রোফাইলে আকস্মিক পরিবর্তন চিহ্নিত হয়, বিজ্ঞানীরা ভাবেন এ বুঝি কোন নিমজ্জন অভিঘাত বা মার্জার শক। প্রথম এ ধরণের পৃষ্ঠ উজ্জ্বলতা পরিবর্তন চিহ্নিত হয়েছিল "এবেল ২১৪২" নামক স্তবকের এক্স-রশ্মি ছবিতে। কিন্তু তাপমাত্রার হিসাব থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় এরা মার্জার শক নয়। কারণ, এ ধরণের রেখার যে পাশে পৃষ্ঠ উজ্জ্বলতা বেশি সে পাশে তাপমাত্রা কম এবং ঘনত্ব বেশি। এর ফলে এনট্রপির পরিবর্তনও পরিমাপ করা সম্ভব, আপেক্ষিক এনট্রপি (কণা প্রতি এনট্রপি) হচ্ছে: # ৬ লাল সরণেরও বেশি দূরে ভারী ছায়াপথ আবিষ্কার # ধূলিময় অবলোহিত উজ্জ্বল ছায়াপথ ভেদ করে আসা সিএমবি কে ২০ থেকে ২০০ মাইক্রন তরঙ্গদৈর্ঘ্যে পর্যবেক্ষণ # তারার ধূলি দিয়ে আচ্ছাদিত সূতিকাগার পর্যবেক্ষণ # ৩ লাল সরণ পর্যন্ত তারার জন্মের ইতিহাস পরিমাপ স্পিৎজার ২৪ মাইক্রন তরঙ্গদৈর্ঘ্যে সবচেয়ে বেশি সেনসিটিভ। নতুন জন্ম নেয়া তারাদের প্রভাকে তারা-জন্মহারে (SFR) রূপান্তরের একটি সরল সমীকরণ রয়েছে math>SFR=\dot{M KL_{sf math> যেখানে, এই ধ্রুবকের মান নির্ণয়ের সময় ধরে নেয়া হয়েছে আদি ভর অপেক্ষক সলপিটার ফাংশন মেনে চলে। সলপিটার ভর ফাংশন হচ্ছে, M star math> হচ্ছে ছায়াপথের সকল তারার ভর। এটি নির্ণয় করা হয় ছায়াপথটির তারা জন্মের ইতিহাস সংশ্লিষ্ট মডেলের সাথে তার বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের এসইডি (SED Spectral energy distribution) কে উপরিপাতনের মাধ্যমে। তবে এই এসইডি ফিটিং পদ্ধতির মহাকর্ষীয়ভাবে আবদ্ধ মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় কাঠামো হচ্ছে ছায়াপথ স্তবক। বর্তমানে আমরা এসব কাঠামোর জন্ম ও বিবর্তন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারছি কারণ, গত ১০ বছরে বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দুরবিনের সেনসিটিভিটি ও রিজল্যুশনে (বর্ণালি এবং স্থানিক) অনেক উন্নতি হয়েছে। হায়ারার্কিকেল ব্যাখ্যা অনুসারে বড় ছায়াপথ স্তবকের জন্ম হয় অপেক্ষাকৃত ছোট ছোট কাঠামোর (ছায়াপথ পুঞ্জ বা দরিদ্র স্তবক) একীভূতকরণ (নিমজ্জন বা মার্জার) বা কোন বড় পুঞ্জের সার্বক্ষণিক ছায়াপথ গলধকরণের মাধ্যমে। ছায়াপথের নিমজ্জন ঘটলে বিপুল পরিমাণ মহাকর্ষীয় বন্ধন শক্তির মুক্তি ঘটে, প্রায় 10^{64 math> আর্গ। এই শক্তি স্তবকের বিভিন্ন পদার্থের অনেক পরিবর্তন ঘটিয়ে দেয়: # এক্স-রশ্মি নিঃসরণকারী অন্তঃস্তবকীয় মাধ্যমের তাপমাত্রা, ধাতবতা ও ঘনত্ব বিন্যাস # ছায়াপথসমূহের স্থানিক বিন্যাস ও ভৌগোলিক গতীয় অবস্থা দৃশ্যমান আলো এবং এক্স-রশ্মি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে নিমজ্জনরত ছায়াপথ চিহ্নিত করার উপায় হচ্ছে: # এক্স-রশ্মি এবং দৃশ্যমান আলোর পৃষ্ঠ ঘনত্বে বিভিন্ন উপ-কাঠামোর উপস্থিতি # স্তবকের সদস্যসমূহের অরীয় গতি বিন্যাসে নন-গাউসিয়ানিটি তথা গাউসীয় পরিসংখ্যান থেকে বিচ্যুতি। # আইসিএম এর তাপমাত্রা, চাপ, এনট্রপি এবং ধাতবতা মানচিত্রে পেঁচানো বাঁকানো বিভিন্ন গড়ন। # এক্স-রশ্মির উজ্জ্বলতা প্রোফাইলে আকস্মিক বিচ্ছিন্নতা তথা পরিবর্তন, সেই সাথে ঘনত্ব ও তাপমাত্রার আকস্মিক বিচ্ছিন্নতা। এগুলোকে শীতল রেখা বলে। # শীতল কোরের অনুপস্থিতি বা বিকৃতি। # শিথিল স্তবকের তুলনায় বড় আকারের কোর। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে নিমজ্জনের পর পর স্তবকের নিকটবর্তী প্রতিবেশীর সংখ্যা কমে যায়। পাশাপাশি, গভীর রেডিও পর্যবেক্ষণে প্রায় ৫০টি নিমজ্জনরত স্তবকে বিক্ষিপ্ত ও বিস্তৃত (১ মেগাপারসেক) রেডিও উৎসের সন্ধান পাওয়া গেছে। এগুলো কোন নির্দিষ্ট স্তবক সদস্য থেকে আসে না বরং এর কারণ হচ্ছে রিলেটিভিস্টিক ইলেকট্রন যাদের \gamma \gg 1000 এবং অন্তঃস্তবকীয় স্থানে মাইক্রোগাউস পর্যায়ের চুম্বক ক্ষেত্র। রেডিও নিঃসরণের কারণ অবশ্য অতাপীয় বা নন-থার্মাল। অন্যধিকে ছায়াপথ পুঞ্জে খুব কমই বিস্তৃত রেডিও উৎসের সন্ধান পাওয়া গেছে, গেলেও খুব ক্ষীণ। এসব মাধ্যমে ১ কিলোইভি তাপমাত্রার গ্যাস আছে যাকে বলে অন্তঃপুঞ্জ মাধ্যম বা আইজিএম। বিক্ষিপ্ত রেডিও উৎস আছে কিনা তা আরও উচ্চ সেনসিটিভিটির দুরবিন দিয়ে খতিয়ে দেখতে হবে। অতাপীয় এক্স-রশ্মি বিকিরণও পাওয়া গেছে তবে সেটা এখানে আলোচিত হবে না। সকল হিসাব করা হবে ল্যামডা-সিডিএম মডেল অনুসরণ করে। ছায়াপথ স্তবকের বিস্তৃত রেডিও নিঃসরণ রেডিও নিঃসরণের ক্ষেত্রে সমবর্ণীয় এমিসিভিটির সমীকরণ হচ্ছে, math>\theta ইলেকট্রনের বেগ ও চুম্বক ক্ষেত্রের দিকের মধ্যে পিচ কোণ সকল স্তবকেই তাপীয় এক্স-রশ্মি বিকিরণ দেখা যায়। কিন্তু বিস্তৃত ও বিক্ষিপ্ত রেডিও বিকিরণ দেখা যায় ১০% এরও কম স্তবকে। এ থেকে প্রমাণিত হয় রেডিও নিঃসরণ স্তবকের সাধারণ বৈশিষ্ট্য নয়। বর্তমানের রেডিও দুরবিনগুলোর সেনসিটিভিটি কম বলে হয়ত স্তবকের অতি ক্ষীণ রেডিও নিঃসরণ সম্পূর্ণ শনাক্ত করা যায় না। কিন্তু এই রিভিও আমরা দেখব, কেবল সেনসিটিভিটির ঘাড়ে দোষ চাপালে ঠিক হবে না। প্রকৃতপক্ষে মেগাপারসেক পর্যায়ের বিস্তৃত রেডিও নিঃসরণ থাকে কেবল অতি ভারী নিমজ্জনরত স্তবকে। এখন কথা হচ্ছে, কোন নির্দিষ্ট স্তবকে যদি রেডিও নিঃসরণ পাওয়া না যায় তাহলে দোষটি কি সেনসিটিভিটির ঘাড়ে চাপানো হবে নাকি বলা হবে এতে কোন রেডিও নিঃসরণ নেই উত্তরটি সোজা নয়। ভবিষ্যতের রেডিও দুরবিন এই সমস্যার সমাধান করবে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: blocked এই বটটি বর্তমানে ত্রুটির কারণে, বা এর উইকিবই:বট/অনুমোদনের অনুরোধ if empty brfa BASEPAGENAME অনুমোদনের শর্তাদি বা বট নীতিমালা লঙ্ঘনের কারণে বাধাপ্রাপ্ত। | এই বটটি বর্তমানে সক্রিয় নয়, যদিও if globalbot nbsp;বৈশ্বিক উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের if overridebrfa overridebrfa উইকিবই:বট/অনুমোদনের অনুরোধ if empty brfa BASEPAGENAME অনুমোদন প্রাপ্ত]]। nocat বিষয়শ্রেণী:নিষ্ক্রিয় উইকিবই বট retired এই বটটি পূর্বে অনুমোদিত ছিল তবে এখন অবসরপ্রাপ্ত, এবং তাই এটির এর নিজস্ব বা পরিচালকের ব্যবহারকারী ও ব্যবহারকারী আলাপের জায়গা বাদে অন্য কোথাও সম্পাদনা করা উচিত নয়। nocat বিষয়শ্রেণী:অবসরপ্রাপ্ত উইকিবই বট trial এই বটটি বর্তমানে কার্য পরীক্ষণের উদ্দেশ্যে সীমিত কিছু সম্পাদনার জন্য অনুমোদিত হয়েছে। nocat বিষয়শ্রেণী:পরীক্ষণের জন্য অনুমোদিত উইকিবই বট unapproved এই বটটি চালনার জন্য সম্প্রদায়ের অনুমোদন নেই, বা অনুমোদন বাতিল করা হয়েছে, বা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাই এই বটটি এর ও এর পরিচালকের ব্যবহারকারী পাতা, আলাপ পাতা বা উপপাতা ব্যতীত অন্য কোনো পাতায় সম্পাদনার জন্য প্রযোজ্য নয়। nocat বিষয়শ্রেণী:অননুমোদিত উইকিবই বট এর নিজের বা পরিচালকের ব্যবহারকারী পাতা ও উপপাতা ব্যতীত কোনো পাতায় সম্পাদনা করে বার্তা পাবার পরেও সমস্যা করা অব্যাহত রাখে কোনো সমস্যা বা ক্ষতিসাধন করে 32;বা অ্যাকাউন্টের অনুমোদন অপসারণ করুন আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Ershad নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Ershad~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) {{উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন-আইনি কর্তৃক নিষিদ্ধ হওয়া ব্যবহারকারী}} আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Kabir নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Kabir~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Amit নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Amit~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Lily নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Lily~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) : আপনার স্বাগত জন্য আপনাকে ধন্যবাদ! : দুর্ভাগ্যবশত, আমি বা বাংলা বলতে না পড়া (যদিও আমি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন!) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Arnob নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Arnob~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Faisal নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Faisal~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) দুর্ভাগ্যবশত, আমি এবং পড়া ইংরেজি বলতে আমি অথবা বাংলা বলতে না পড়া. ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে এই ল্যাংগুয়েজ টি সবার আগে ভালভাবে শিখতে হবে।তবে এটা শেখা খুব সহজ। হাইপার টেক্সট মার্ক আপ ল্যাঙ্গুয়েজ অথবা এইচটিএমএল Hyper Text Markup Language) হলো একটি ফর্ম্যাট যাতে বিভিন্ন প্রকারের ফর্ম্যাটিং ও হাইপারলিংক ব্যবহার করা যায়। প্রকৃত অর্থে এটি কোনো প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয় বরং একটি মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ যা একসারি মার্কআপ ট্যাগ এর সমন্বয়। ইন্টারনেটে, তথা ওয়েবসাইট]]ে এইচ টি এম এল সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এই ফাইলের এক্সটেনশন .htm অথবা .html উভয়ই হতে পারে। এতে বিভিন্ন এইচটিএমএল ট্যাগ ব্যবহার করে বিভিন্ন ফর্ম্যাটিং, অবজেক্ট ও লিংক প্রকাশ করা করা হয়। html এর সর্বশেষ ভার্সন হলো html 5 যার উন্নয়ন কাজ এখন সম্পূর্ণ এবং নতুন আদর্শমান। html 5 এ ওয়েবসাইটে অডিও, ভিডিও যোগ করার জন্য নতুন আদর্শ (স্ট্যান্ডার্ড) যোগ করা হয়েছে। * ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে এই ল্যাংগুয়েজ টি সবার আগে ভালভাবে শিখতে হবে।তবে এটা শেখা খুব সহজ। * এটা শিখলেই আপনি একটা ওয়েব পেজ তৈরী করতে পারবেন।এরপর যদি সিএসএস শেখেন তাহলে ঐ পেজটিতে আরেকটু প্রাণ দিতে পারবেন * তারপর জাভাস্ক্রিপ্টের পালা, জাভাস্ক্রিপ্ট শিখে এর এপ্লিকেশন করলে আপনার ঐ ওয়েব পেজটি ডাইনামিক হওয়া শূরু হল।সবশেষে পিএইচপি+ ডেটাবেস শিখলে আপনি পূর্নাঙ্গ ডেটাবেস Driven ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন। ''এলিমেন্টস(Elements এলিমেন্টস হল HTML এর মুল কেন্দ্রবিন্দু।তারা HTML page এর প্রতেকটি টেক্সটের অংশকে বর্ননা করে। এলিমেন্টস গুলো ট্যাগ(tag) এর মাধ্যমে তৈরী। HTML এলিমেন্টগুলি অনেক স্তরে বিদ্যমান।সবকিছু যা আপনার চোখের সামনে Web page এ বিদ্যমান তা হতে পারে Paragraph text, কোন ব্যানার ,নেভিগেশন লিংক ইত্যাদি সব কিছুই elements এই পেজটির। একটি এলিমেন্ট(Element) মুল তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। শুরু করার ট্যাগ(opening tag এলিমেন্ট এর ধারনকৃত অংশ এবং শেষে বন্ধ করার ট্যাগ(closing tag)। প্রত্যেক Web page এর অতীব প্রয়োজনীয় চারটি এলিমেন্ট(Element) থাকে এগুলো হলো: HTML, head, title এবং body elements। এগুলো বিষয়ে নিচে আলোচনা করা হয়েছে। তারপর Notepad হবার পর নিম্নের কোডটি লিখবো সেভ করা ফাইলটিকে Double click করে open করবো। দেখবো যে লেখাটি Browser এ open হয়েছে। খুব সহজে একটা web Page তৈরী হয়ে গেলো। body element যা web page এর প্রদর্শিত সকল বিষয় গুলো ধারণ করে। যে সব বিষয় গুলো আমরা web page এ দেখাতে চাই তা body element ট্যাগ এর মধ্যে রাখতে হয়। এই কোডগুলি নোটপ্যাডে কপি পেস্ট করে .html extension দিয়ে সেভ করে যেকোন ব্রাউজারে খুলুন এবং নিজের তৈরী প্রথম ওয়েব পেজ দেখুন। এইচটি এম এল এর সাধারণ ট্যাগ সমূহ এইচটিএমএল/ট্যাগ BOLD) গাড় লেখা নির্দেশ করে। যখন আপনি এইচটিএমএল ডকুমেন্ট উপর হতে নিচ ডান হতে বামে সব সময় আপনি ট্যাগ দেখতে পাবেন। এটি এমন ভাবে প্রদর্শিত হবে যেন paragraph দেখতে paragraph এর মতো, টেবিল দেখতে টেবিল এর মতো। ট্যাগ এর প্রধান তিনটি অংশ আছে এইচটিএমএল ট্যাগ এর মাধ্যমে আপনি web page এ আপনার পছন্দ মত বার্তা পাঠাতে পারেন। ট্যাগ এর বর্ণ ছোট হাতের অক্ষর হওয়া উচিত। নিচে আরও কতক গুলো ট্যাগ দেখানো হলো। আরও কিছু ট্যাগ আছে যাদেরকে বিশেষভাবে ব্যবহার করা হয় যেমন ইমেজ ট্যাগ, ইনপুট ট্যাগ। বিশেষ উদ্ধৃতি প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। ব্লককোট ট্যাগ ব্লককোট ট্যাগ যে প্যারা বা লাইনে ব্যবহার করা হবে। শুধু সেই লিখাটুকু বামে কিছুদূর মার্জিন নিয়ে স্বতন্ত্রভাবে প্রদর্শন করবে অন্যসব প্যারা থেকে। নিচের উদাহরণটি অনুসরন করুন- লাইন ব্রেক ট্যাগ (br এক বা একধিক বর্ণ, শব্দ, বাক্য বা প্যারার মধ্যে লাইন ব্রেক করতে এই ট্যাগের ব্যবহার। মানে একটি প্যারা লিখার পর এই ট্যাগ ইউজ করলে নতুন লাইন বা প্যারা শুরু হবে। হুবহু কি-বোর্ডের এন্টার প্রেস করারমত। এটিও হরিজোনটাল লাইন ট্যাগ এর মত কোন উপাদান বহন করে না। অবশ্য বলে রাখা ভাল, প্যারাগ্রাফ ট্যাগ নিজেই লাইন ব্রেকের কাজ করে। ট্যাগ কে সম্প্রসারন করার জন্য এট্রিবিউট ব্যবহার করা হয়। ধরুন যদি আমরা একটি টেবিল তৈরী করি তবে attributes ব্যবহার করে টেবিল এর প্রস্থ, উচ্চতা ঠিক করতে পারি। আর attributes value দিয়ে টেবিল এর প্রস্থ ও উচ্চতার মান দিতে পারি। (উপরের code টি শুধু মাত্র উদাহরন এরকম কোন tag বা attributes নেই) Class বা id attribute এর ব্যবহার প্রায় একই তবে কিছুটা ভিন্নতা আছে। Class বা id attribute সরাসরি ইলিমেন্ট ফরমেটে কোন ভুমিকা নেই তবে পর্দার অন্তরালে এদের ভুমিকা আছে বিশেষ করে জাভাস্ক্রিপ্ট ,সিএসএস। এই attribute টি কোন এইচটিএমএল এলিমেন্ট এর শিরোনাম এবং ছোট popup টেক্স যুক্ত করে এমন ভাবে যুক্ত করে যখন ওয়েব পেজে ঐ শিরোনামের উপর মাউস রাখা হয় তখন ছোট popup টেক্সটি প্রদর্শন করে। Attribute দিয়ে ওয়েবপেজ কে সম্পুর্নভাবে কাস্টমাইজ করা যায়। নিচে টেবিলে কিছু এট্রিবিউট দেয়া হল যা অনেক HTML Tag এর সাথে সহজে ব্যবহার করা যায়। আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Nitai নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Nitai~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) কোন লেখা কাজকে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে প্যারাগ্রাফ ট্যাগ ব্যবহার করা হয়। এটি খুবই সাধারণ এবং মৌলিক। ট্যাগ দারা অনুচ্ছেদ (প্যারাগ্রাফ) নিদের্শ করা হয়। এই ট্যাগ ব্যবহার করার ফলে প্যারাগ্রাফ টেক্সের উপরে নিচে অটোমেটিক ফাকা লাইন সৃষ্টি হয়। ওয়ার্ড ডকুমেন্টে এ আমরা যেভাবে কোন লেখাকে justify করে সবদিকে সমান করতাম তেমনি ভাবে এইচটিএমএল এ justify ব্যবহার করে একই কাজ করতে পারি। ওয়ার্ড ডকুমেন্টে এর মত প্যারাগ্রাফ এর প্রতেকটি লাইন display window এর ডানপাশে অবস্থান করবে। আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Saidulislam নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Saidulislam~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Moshiur নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Moshiur~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) Embed Attributes – প্রদর্শনের সাথে সর্ম্পকিত: Embeded media player এর বাহ্যিক রুপ কে কাস্টমাইজ করতে নিচের attribute কে সেট করতে হবে। ৩. hidden – যদি এর মান সত্য হয় তবে media player টি প্রদর্শিত হবে না। আমি সুপারিশ করব এই attribute টি ব্যবহার করতে যদি আপনি জেনে থাকেন ওয়েব পেজ এ চলা music টি ভিজিটর বন্ধ করা option না চান। Embeded media player এর কার্যপ্রণালী কে কাস্টমাইজ করতে নিচের attribute কে সেট করতে হবে। autostart – এই attribute এর দুটি মান false বা true। যদি মান true দেয়া হয় তবে ওয়েব পেজ খোলার সাথে সাথে গান শুরু হবে। loop এই attribute এর দুটি মান false বা true সেট করা থাকলে গানটি রিপিট হবে আর false থাকলে হবে না। আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Mozammal নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Mozammal~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) ছায়াপথ স্তবক হচ্ছে মহাকর্ষীয়ভাবে আবদ্ধ অনেকগুলো ছায়াপথের সমষ্টি। এরা মহাবিশ্বের সর্ববৃহৎ আবদ্ধ কাঠামো। এদের ১-২ মেগাপারসেক দূরত্বের মধ্যে কয়েক শত থেকে কয়েক হাজার ছায়াপথ থাকে। সদস্য ছায়াপথগুলোর বেগের বিচ্ছুরণ অনেক বেশি। এই উচ্চ বেগ স্তবকের দৃশ্যমান ভর দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় না। ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে ফ্রিৎস জুইকি প্রথমবারের মত ভরের এই অসামঞ্জস্যটি দেখিয়েছিলেন। তিনি বিভিন্ন ছায়াপথের বেগের বিচ্ছুরণ থেকে স্তবকের প্রকৃত মহাকর্ষীয় ভর নির্ণয় করেন। এরপর স্তবকের সদস্য ছায়াপথগুলোর দৃশ্যমান ভর নির্ণয় করেন। দেখা যায় মহাকর্ষীয় তথা প্রকৃত ভরের তুলনায় দৃশ্যমান ভর অনেক কম। এই বাড়তি ভর ব্যাখ্যার জন্যই গুপ্ত পদার্থের ধারণা প্রস্তাব করা হয়। এখনও এই রহস্যময় পদার্থের আসল প্রকৃতি জানা যায়নি, কিন্তু খুব সম্ভবত তারা শীতল এবং কলিশনলেস। বর্তমানে গুপ্ত পদার্থের বণ্টন পরোক্ষভাবে নির্ণয়ের বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি হচ্ছে মহাকর্ষীয় লেন্সিং। ২০০১ সালে বার্টেলমান ও পিটার শ্নাইডার দুর্বল মহাকর্ষীয় লেন্সিং এর উপর একটি সুবিস্তৃত রিভিউ লিখেছিলেন। উদাহরণ হিসেবে 1E 0657-56 নামক একটি স্তবকের কথা বলা যেতে পারে। স্তবকটির মোট ভর 10^{15} M odot math> যার মাত্র ১-৩% এর জন্য ছায়াপথের মধ্যস্থিত তারাগুলো দায়ী, বাকি পুরোটাই গুপ্ত। এক্স-রশ্মি পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে স্তবকের ছায়াপথগুলোর মধ্যবর্তী অঞ্চল তথা অন্তঃস্তবকীয় মাধ্যম অতি উত্তপ্ত প্লাজমা দিয়ে পরিপূর্ণ। আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Surojitdas নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Surojitdas~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) ধরা যাক আপনি স্পেনিশ, ইটালিয়ান, ফ্রেঞ্চ বা পর্তুগিজ ভাষা শিখতে চাচ্ছেন। এই ভাষা গুলো শেখার আগে আপনি ল্যাটিন ভাষা শিখে নিলে আপনার কাছে এসকল ভাষা বোঝা সহজ হবে। কারন ল্যাটিন ভাষা থেকেই এসকল ভাষার উৎপত্তি। সি শেখার মাধ্যমে আপনি সি ভাষার তৈরি পুরো প্রোগ্রমিং ভাষার পরিবারকে সহজে বুঝতে পারবেন। সি প্রোগ্রামিং এর জ্ঞান আপনাকে দেবে প্রোগ্রামিং এর স্বাধীনতা। সি কেন এসেম্বলি ভাষা নয় এসেম্বলি ভাষা আপনাকে গতি এবং সিস্টেমের উপর সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ প্রদান করলেও সার্বজনিন ভাষা নয়। কিন্তু সি যেমন সিস্টেমের উপর যথেষ্ট নিয়ন্ত্রন দেয়, তেমনি একটি সার্বজনিন ভাষা। আলাদা আলাদা প্রসেসর আলাদা আলাদা এসেম্বলি ভাষায় কাজ করে, তাই তাদের মধ্যে যেকোন একটি প্রসেসর নির্ধারণ করা এবং শুধু সেটার উপযোগী এসেম্বলি ভাষা শেখা অযৌক্তিক। প্রকৃতপক্ষে সি এর প্রধান ক্ষমতাই হচ্ছে এসেম্বলি ভাষার উপর সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ রেখেও সার্বজনিনতা এবং বিভিন্ন আর্কিটেকচারের কম্পিউটারে ব্যবহারের সক্ষমতা। সি প্রোগ্রামিং ভাষার এই তুমুল জনপ্রিয়তা কী আপনার কাছে বিষ্ময়কর লাগছে? প্রথমেই কেন সি শিখবেন এবং কেন অন্য কোন উচ্চতর প্রোগামিং ভাষা নয় চিতা রা বাস্তবিক তাদের গতির জন্যই তৈরি, তাদের মেরুদণ্ড চাবুকের মত, লম্বা লম্বা পা, আর তার সঙ্গে লম্বা লেজ বাঁক ঘুরবার সময় রেডারের মত কাজ করে। ডাঙার প্রাণীদের মধ্যে দ্রুততম প্রাণী চিতাকে শিকার ধরার সময় ২৭৪ মিটার দীর্ঘ পথ ১১৪ কিলোমিটার বেগে ছুটেছে- এমন দেখা গেছে। সাধারণত মানুষ পুরুষ "চিতাবাঘকে" চিতার শ্রেণীতে রাখলেও এর স্ত্রীলিঙ্গকে এই শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত করতে অপছন্দ করে। একটা চিতা ৭ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে। বর্তমানে বেশিরভাগ চিতা সাব-সাহারান অঞ্চলে বসবাস করে। তবে ইরানেও কিছু চিতা প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায়। অতীতে উত্তর-ভারত এবং ইরানে বেশি চিতা দেখা যেত। তারা কিছুটা মরুভূমি, নিষ্পাদপ প্রান্তর, বৃক্ষহীন তৃণভূমি, ঘন ঝোপ ইত্যাদি অঞ্চলে বসবাস করতে পছন্দ করে। তারা ঘন বনাঞ্চলে থাকা পছন্দ করে না। কারণ শিকার ধরতে তাদের গতির ওপর নির্ভর করতে হয়। ভারতে যে সমস্ত বনে চিতারা বসবাস করে,তা মোটেও নিরাপদ নিয়। চিতারা প্রায়শই বনের সংলগ্ন গ্রাম বা শহরে চলে আসে। গত ২-৩ বছরের মধ্যে চিতাদের বেশ কয়েকবার জনপদে দেখা গেছে। তারা কী খায় এবং কীভাবে শিকার ধরে চিতাবাঘগুলি বেশিরভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণী যেমন গাজেলস প্রাগলা গুন বাছুর এবং শেয়ার যা প্রায় একই আকার বা প্রাপ্তবয়স্ক চিতাহানার তুলনায় ছোট। পায়ের গঠনের জন্য চিতারা খুব জোরে ছুটতে পারে। দেখে নিন, দ্রুততম প্রাণী সম্পর্কে আপনার জ্ঞান কতটুকু: * পূর্ণ ক্ষমতার এক-একটি দৌড়ের পরে চিতা অন্তত ১৫ মিনিট বিশ্রাম করে। * চিতাবাঘ গর্জন করেনা। কিন্তু, তারা অত্যন্ত চিকন প্রকৃতির (un-catlike) আওয়াজ করে। অনেকে তাদের আওয়াজকে পাখির ডাক বলে ভুল বোঝেন। * সাধারণভাবে চিতারা শিকারের চামড়া বা হাড় খায় না। * চিতা যা শিকার করে তা অনেক সময়ে হায়না বা সিংহ চুরি করে নেয়। এই বইটি ৮-১২ বছর বয়সীদের জন্য লেখা হয়েছে। এই বিভাগের শিরোনামগুলি এমন মৌলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করবে যেগুলি শিশুরা শুনে থাকতে পারে অথবা মৌলগুলি বিশেষভাবে আকর্ষণীয়। মুদ্রণ সংস্করণটির থেকে শুধুমাত্র মৌলগুলি সম্পর্কে কিছু নির্দিষ্ট প্রশ্নের উত্তর এবং একটি মৌল কী তার ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে। এছাড়া এতে একটি ভূমিকা এবং একটি শব্দকোষও থাকবে। একই শ্রেণির মৌলগুলি সম্পর্কে সাধারণের আগ্রহের অন্যান্য নিবন্ধগুলিও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। এই প্রকল্পে কাজ করার সময় মনে রাখবেন যে প্রকল্পটি শিশুদের লক্ষ্য করে। তাই নির্ভুল হওয়া যেমন দরকার তেমনি বিষয়বস্তু বোঝাও গুরুত্বপূর্ণ। লেখকদের প্রতিটি বিশদ বিবরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণাগুলিতে মনোনিবেশ করা উচিত। যেখানে আপনার প্রয়োজন সেখানে প্রযুক্তি পরিভাষা ব্যবহার করুন। কিন্তু যেখানে সহজ ভাষায় বোঝানো সম্ভব সেখানে বড় শব্দ ব্যবহার করবেন না। একটি পৃষ্ঠা তৈরি করুন অথবা তৈরি করতে অনুরোধ করুন আপনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অথবা আগ্রহদ্দীপক বিষয়ের উপরে একটি পৃষ্ঠা তৈরি করতে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। সেক্ষেত্রে আপনাকে অবদানকারীদের জন্য পাতাটি পড়তে অনুরোধ করা হবে। একটি নতুন নিবন্ধ তৈরি করার সময় অনুগ্রহ করে কাজ চলছে টেমপ্লেট ব্যবহার করুন। এই পৃষ্ঠাটি উইকিশৈশব এর বিড়ালের বড় প্রজাতি প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। এই প্রকল্পে যখন কাজ করবেন, মনে রাখবেন প্রকল্পটি বিশেষভাবে এটা শিশুদের জন্য। সুতরাং ভালভাবে বুঝে শুনে একদম গুরুত্বপূর্ণ এবং যথার্থ শব্দ ব্যবহার করবেন। লেখকের প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত আলোচনার চেয়ে বরং তুলনামুলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণার উপর মনোনিবেশ করা উচিত। প্রয়োজনে আপনি প্রযুক্তিগত শব্দ বা শব্দভান্ডার ব্যবহার করুন, কিন্তু যেখানে সহজ ভাষায় কাজ করবে, সেখানে বড় শব্দ ব্যবহার করবেন না। এগুলি একক পৃষ্ঠা গঠনের জন্য সংকলিত উইকিবইয়ের সব মডিউল। মনে রাখবেন যে এই নিবন্ধগুলিতে অধিক সংখ্যক চিত্রের পাশাপাশি এই উইকিবুকের দৈর্ঘ্যের কারণে এটি লোড হতে কিছুটা সময় নিতে পারে। এই বইয়ে যে নিবন্ধগুলি অন্তর্ভুক্ত করা হবে: ==কতবার এই পদে আবেদন করা যাবে== দয়া করে কেউ আমাকে জানাবেন কি, কেউ সর্বোচ্চ কতবার এই পদের জন্য আবেদন করতে পারে? আর, আমি উইকিশৈশব নিয়েই মূলত কাজ করতে চাই। সেখানকার জন্য আলাদা করে আবেদন করা যাবে কি? উপরোক্ত টেমপ্লেটে কিছু সমস্যা রয়েছে। দয়া করে কেউ ঠিক করে দেবেন। উইকিশৈশবে ছড়ার বই লিখতে চাই উইকিশৈশবে ছড়ার বই তৈরি করার জন্য সম্পাদনা করা যাচ্ছেনা, সহযোগিতা আশা করছি। মৌল উপাদানসমূহ: ম্যাগনেসিয়াম পৃষ্ঠার উন্নয়ন উইকিশৈশব: ছড়ায় গুনি সময় ছড়ার সূচিতে যোগ করুন মাননীয় ব্যবহারকারী:MdsShakil ভাই, অনুগ্রহ করে ব্যবহারকারী:Sammati Das এর উইকিশৈশব: ছড়ায় গুনি সময় বইয়ের নাম সূচিপত্রের ছড়ার জায়গায় যোগ দিয়ে দেবেন। [[ব্যবহারকারী:Sumasa সুকান ০৪:২২, ১ মে ২০২৩ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Rizvi নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Rizvi~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ এবং উহাদের পরস্পরের মধ্যেকার আন্ত সংযোগ নিুের ব্লক চিত্রের মাধ্যমে দেথানো হলো। ইনপুট ডিভাইস (Input device যে সমস্ত ডিভাইস বা যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটার ডাটা বা নির্দেশ গ্রহন করে সেদুঃখিত সূর্য না দেখে শুভেচ্ছার উওর দিতে পারলাম না।গুলিকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। ডাটা এবং কম্পিউটারের ধরন অনুযায়ী ইনপুট ডিভাইস বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কি-বোর্ড ও মাউস কম্পিউটারের অতি গুরুত্ত্ব পূর্ণ ইনপুট ডিভাইস। নিুে কতগুলি ইনপুট ডিভাইসের বর্ণনা দেওয়া হলো। কার্ড-রিডার Card reader কার্ড-রিডারে কার্ড রাখলে কম্পিউটার কার্ডে রক্ষিত ইন্সট্রাকশনগুলো পড়ে নিয়ে সে অনুযায়ী কাজ করতে পারে। তথ্যগুলো কার্ডে নির্দিষ্ট সংকেতের মাধ্যমে ছিদ্র আকারে লিখা থাকে। আধুনিক কালে আমাদের সচারাচর ব্যবহৃত কম্পিউটারে অবশ্য এর ব্যবহার নেই। কার্ড থেকে তথ্য পড়ার জন্য দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারে। একটি পদ্ধতি হচ্ছে ফটোইলেকট্রিক সেল অপরটি হচ্ছে তারের ব্রাশ। তারের ব্রাশ পদ্ধতিতে কার্ডকে একটি রোলার ও তারের ব্রাশের মধ্য দিয়া চালনা করা হয়। কার্ডের যেখানে ছিদ্র থাকে সেখানে ধাতব রোলারের সাথে ইলেকট্রিক সংষ্পর্শ পায় কিন্তু অন্যত্র পায়না। এভাবে তথ্য পড়ে নেয়। ফটো ইলেকট্রিক সেল পদ্ধতিতে কার্ডের উপর লাইট সোর্স এবং নিচে ফটোইলেকট্রিক সেল থাকে। কার্ডের যেখানে ছিদ্র থাকে সেখানে সেলের উপর আলো পরে ফলে সেরে একটি ভোল্টেজ তৈরী হয়। এভাবে ডাটা পড়ে নেয়। কার্ড-রিডার প্রতি মিনিটে ১০০ থেকে ২০০০ ক্যারেক্টার রিড করতে পারে। পেপার টেপ রিডার (Paper tape reader পেপার টেপ রিডার কার্ড-রিডারের মতোই। কার্ড রিডারে যেখানে শক্ত কার্ড ব্যবহার করা হয় সেখানে টেপ রিডারে ভিডিও টেপের মত লম্বা রোল করা কাগজে তথ্যগুলো ছিদ্র আকারে থাকে। পেপার টেপ চালনা করা হয় লাইট সোর্স আর লাইট ডিটেক্টরের মাধ্যমে। একটি সাধারণ পেপার টেপ রিডার প্রতি সেকেন্ডে ১০০০ থেকে ২০০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে। এ ইনপুট ডিভাইসটিও আমরা সচারাচর দেখিনা বা ব্যবহার করিনা। কি-বোর্ড Key Board)ঃ কি-বোর্ড একটি অতি গুরুত্ত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস। এটি দেখতে অনেকটা টাইপরাইটারের মতো। ৮৪, ১০১, ১০২, ১০৫ কি সম্পন্ন কি-বোর্ড ছাড়াও মাল্টি-মিডিয় নিয়ন্ত্রেণ নব সম্বলিত কি-বোর্ড বাজারে পাওয়া যায়। কি-বোর্ড কে কানেকটিং কর্ডের মাধ্যমে সিষ্টেম ইউনিটের পিছনে কি-বোর্ড পোর্টে যুক্ত করা হয়। কি-বোর্ডে সাধারণতঃ ধাতব সার্কিটবোর্ড থাকে। প্রতিটি কি এর নিচে সংযোগ বিহীন ধাতব ক্যাপাসিটিভ প্যাড ব্যবহার করা হয়। কোনো কি চাপলে কি-বোডের্র একটি ধাতব পাত, বৃত্তাকার প্লাষ্টিক প্যাডকে নিচে নামিয়ে ক্যাপাসিটিভ প্যাডের সাথে সংযোগ ঘটায়। এতে পাত দ্বয়ের মধ্যে ক্যাপাসিট্যান্স বৃদ্ধি পেয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হয়। ফলে কি বোর্ড ঐ কি ডিটেক্ট করতে পারে। কি-বোর্ডের আভ্যন্তরীণ সার্কিট বোর্ডে সংযুক্ত প্রসেসরের সাহায্যে ঐ সনাক্তকারী কি এর জন্য নির্ধারিত কোর্ড তৈরী করে সিপিইউকে প্রদান করে, এ কোডকে স্ক্যান কোড বলে। বর্তমানে কর্ডলেস কি-বোর্ড পাওয়া যায়। এধরনের কি-বোর্ডের পিছনে দিকে ইনফ্রারেড লাইট ইমিটিং ডায়োড সংযুক্ত থাকে আর সিষ্টেম ইউনিটের সামনের দিকে থাকে ফটোডিটেক্টর রিসিভার। এ দুয়ের মাধ্যমে স্ক্যান কোড সিপিইউতে স্থানান্তর হয়। মাউস(Mouse)ঃ ইনপুট ডিভাইস হিসেবে মাউস কি-বোর্ডের ব্যবহারকে অনেক সীমিত করেছে। মাউসের মাধ্যমে ব্যবহারকারি তার নিজের ইচ্ছেমত কারসর কি এর তুলনায় দ্রুততা সাথে কার্সরকে যে কোনো দিকে নিতে পারে। মাউসের ব্যবহার কম্পিউটার অপারেশনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। কার্যনীতির উপর ভিত্তি করে মাউসকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- (ক) মেকানিক্যাল মাউস (Mecanical Mouse মেকানিক্যাল মাউসের মধ্যে একটি ছোট বল থাকে। মাউস নাড়াচাড়া করলে বলটি নড়াচড়া করে। বলটি দুটি রোলারের মাধ্যমে দুটি সুইচকে অন অফ করে কারসরের চলাচলকে নিয়ন্ত্রণ করে। (খ)অপটিক্যাল মাউস (ঙঢ়ঃরপধষ গড়ঁংব)ঃ অপটিক্যাল মাউসে অবশ্য ছোট বলটি থাকেনা তার পরিবর্তে থাকে লাইটবীম। বিশেষ ধরনের মাউস প্যাডের সাহায়্যে এই লাইটবীম কারসরের চলাচলকে নিয়ন্ত্রণ করে। কি বোর্ডের মত মাউসও সিষ্টেম ইউনিটের পিছনে সংযুক্ত থাকে। তবে ইদানিং কর্ড ছাড়া রিমোট মাউসও বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। জয়ষ্টিক (ঔড়ুংঃরপশ)ঃ ইনপুট ডিভাইস জয়ষ্টিক এর কাজ মাউসের মতই। এটি দিয়ে কারসর খুব দ্রুত নাড়া-চাড়া করা যায়। এটি গেম খেলার জন্য খুবই উপযোগী। ডিজিটাইজার (উরমরঃরুবৎ)ঃ ডিজিটাইজার হচ্ছে এমন একটি ইনপুট ডিভাইস, যা দিয়ে ড্রয়িং, ড্রাফটিং, ম্যাপিং, এনিমেশন, গ্রাফিক্স ইত্যাদি কাজগুলো খুব সহজে এবং সাবলীলভাবে সম্পাদন করা যায়। ডিজিটাইজার এর মাধ্যমে গ্রাফিক্স ইনফরমেশনকে সঠিক ডিজিট্যাল ইনফরমেশন এ রূপান্তর করে কম্পিউটার এ দেয়া যায়। ডেস্কটপ পাবলিশিং এর কাজে এটি বিশেষভাবে উপযোগী। স্ক্যানার (ঝপধহহবৎ)ঃ স্ক্যানার একটি ইনপুট ডিভাইস। এর সাহায্যে যেকোনো লেখা, ছবি ইত্যাদির হুবহু প্রতিরূপ কম্পিউটারে ইনপুট করা যায়। এবং ইচ্ছেমত তা এডিটও করা যায়। সিপিইউ (ঈচট ঈবহঃৎধষ চৎড়পবংংরহম টহরঃ)ঃ মাইক্রো কম্পিউটারের ক্ষেত্রে একটি মাইক্রোপ্রসেসর সিপিইউ এর কাজ করে। কম্পিউটারের সিপিইউ কে মানুষের মস্তিস্কের সাথে তুলনা করা যায়। এএলইউ, রেজিষ্টার ও কন্ট্রোল ইউনিট এর সমন্বয়ে সিপিইউ গঠিত হয়। ইহার এএলইউ (অখট অৎরঃযসবঃরপ অহফ খড়মরপ টহরঃ) গাণিতিক কাজ (যোগ, বিয়োগ, গুণ ভাগ) ও যুক্তি সম্পর্কিত কাজ (দুটি ডাটার মধ্যে তুলনা) সম্পন্ন করে। রেজিষ্টার (জবমরংঃবৎ) হলো ক্ষুদাকৃতির ক্ষণস্থায়ী স্মৃতি। একটি রেজিষ্টারে একটি মাত্র ডাটা ওয়ার্ড স্থাপন করা যায়। এএলইউ রেজিষ্টার সমূহের ডাটার উপরই এ্যারিথমেটিক বা লজিক্যাল অপারেশন সম্পন্ন করে। কন্ট্রোল ইউনিট (ঈট ঈড়হঃৎড় টহরঃ) হলো কম্পিউটারের প্রাণ। কন্ট্রোল ইউনিটই প্রতিটি নির্দেশকে এক এক করে কার্য়ে পরিনত করে। এ ইউনিট মেইন মেমোরি থেকে এক একটি করে নির্দেশ গ্রহন করা, এএলইউ কে বিভিন্ন কাজের আদেশ দেওয়া, ফলাফল আউটপুট ইউনিটে স্থানান্তর করা ইত্যাদি বিভিন্ন কাজ সমাধা করে। কম্পিউটারের কোন অংশ কখন কি কাজ করবে, কোন অংশের পর কোন অংশ কাজ করবে কন্ট্রোল ইউনিট তা নিয়ন্ত্রন করে। অর্থাৎ এ অংশটি প্রক্রিয়াকরনের সমস্ত কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। মাইক্রোপ্রসেসর(গরপৎড়ঢ়ৎড়পবংংড়ৎ)ঃ মাইক্রোপ্রসেসর হলো ডিজিট্যাল লার্জ-স্কেল বা ভেরি লার্জ-স্কেল ইনিটগ্রেটেড সার্কিট। কম্পিউটারের এএলইউ, রেজিষ্টার ও কন্ট্রোল ইউনিট একটি সিলিকন চিপে স্থাপন করে মাইক্রোপ্রসেসর তৈরী করা হয়। ইহা মাইক্রো কম্পিউটারের সিপিইউ হিসেবে কাজ করে। ১৯৭১ সালে প্রথম রহঃবষ৪০০৪ নামের মাইক্রোপ্রসেসর তৈরী করেন। মাইক্রোপ্রসেসরের ক্ষমতা দ্বারাই মাইক্রোকম্পিউটারের ক্ষমতা প্রকাশিত হয়। মাইক্রোপ্রসেসরের ক্ষমতা সাধারণত উহার বিট সাইজ এবং মেগাহার্জ স্পিডের মাধ্রমে প্রকাশ করা হয়। বর্তমানে গেগাহার্জ স্পিডের প্রসেসর বাজারে পাওয়া যাইতেছে। আউপটপুট ডিভাইস (ঙঁঃঢ়ঁঃ উবারপব)ঃ যে সমস্ত ডিভাইস বা যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটার ডাটা প্রসেস করার পর ফলাফল প্রর্দশন করে সেগুলিকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়। ডাটা এবং কম্পিউটারের ধরন অনুযায়ী আউটপুট ডিভাইসও বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। মনিটর ও প্রিন্টার কম্পিউটারের অতি গুরুত্ত্ব পূর্ণ ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের ফলাফল কাগজে ছাপা আকারে নেওয়ার জন্য জনপ্রিয় আউটপুট ডিভাইস হলো প্রিন্টার। প্রিন্টার এর মাধ্যমে কাগজে যে আউটপুট পাওয়া যায় তাকে হার্ড কপি(ঐধৎফ পড়ঢ়ু) বলা হয়। প্রিন্টারকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়ঃ (ক) ক্যারেক্টার প্রিন্টার (ঈযধৎধপঃবৎ চৎরহঃবৎ)ঃ একসাথে একটি ক্যারেক্টার প্রিন্ট করে। অল্প আউটপুট এর ক্ষেত্রে পিসিতে ব্যবহৃত এ ধরনের প্রিন্টার প্রতি সেকেন্ডে ৩০ থেকে ৬০০ ক্যারেক্টার প্রিন্ট করতে পারে। যেমন ডট-মেট্রিক্স প্রিন্টা, ডেইজি হুইল প্রিন্টার। (খ) লাইন প্রিন্টার (খরহব চৎরহঃবৎ)ঃ একসাথে এক লাইন টেক্সট প্রিন্ট করে। অধিক পরিমানের আউটপুট এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত এ ধরনের প্রিন্টার প্রতি মিনিটে ৩০০ থেকে ৩০০০ লাইন প্রিন্ট করতে পারে। মিনি ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারে এ ধরনের প্রিন্টার ব্যবহার করা যায়। যেমনঃ চেইন প্রিন্টার, ড্রাম লাইন প্রিন্টার। (গ) পেজ প্রিন্টার (চধমব চৎরহঃবৎ)ঃ একসাথে এক পৃষ্ঠা প্রিন্ট করতে পারে। এ ধরনের প্রিন্টার প্রতিমিনিটে ১০ থেকে ৩০০ পৃষ্ঠা প্রিন্ট করতে পারে। যেমন- লেজার প্রিন্টার। টেকনোলজির উপর ভিত্ত করে প্রিন্টার আবার দুই প্রকারঃ (ক) ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার (ওসঢ়ধপঃ চৎরহঃবৎ)ঃ এ ধরনের প্রিন্টারে একটি ইলেকট্রোমেকানিক্যাল প্রিন্টিং হেড থাকে। যাহার হাতুরি বা পিন রিবন ও পেপারের উপর আঘাত করে টেক্সট প্রিন্ট করে। যেমনঃ ডট-মেট্রিক্স প্রিন্টার, ডেইজি হুইল প্রিন্টার, চেইন প্রিন্টার ড্রাম প্রিন্টার, বল প্রিন্টার। (খ) নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার (ঘড়হ ওসঢ়ধপঃ চৎরহঃবৎ)ঃ এ প্রিন্টারে কোন প্রিন্টিং হেড থাকেনা। এধরনের প্রিন্টার টেক্সট প্রিন্ট করার জন্য তাপীয়, রাসায়নিক, ইলেকট্রোষ্ট্যাটিক, লেজার বিম বা ইঙ্কজেট টেকলোজি ব্যবহার করে। ইঙ্ক জেট প্রিন্টার, বল প্রিন্টার (ইধষষ চৎরহঃবৎ)ঃ বল প্রিন্টার আর এক ধরনের ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার এতে একটি ঘূর্ণায়মান বল থাকে। যার গায়ে প্রতিটি ক্যারেক্টার থাকে এবং এখান থেকে রিবনে আঘাত করে টাইপরাইটারের মত ছাপা হয়। অপর এক ধরনের প্রিন্টার, ডেইজী হুইল প্রিন্টারও একই ধাচের। এদের উভয়ের প্রিন্টিং এর মান বেশ উন্নত কারণ এতে টাইপরাইটারের মত প্রতিটি ক্যারেক্টারের আলাদা ছাচ থাকে। আর এদেরকে টাইপরাইটার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। ইঙ্কজেট(ওহশলবঃ চৎরহঃবৎ)ঃ ইঙ্ক, বাবল ও ডেস্কজেট প্রিন্টার প্রযুক্তিগত দিক থেকে প্রায় একই রকম। এগুলো দিয়ে সাদ-কালো ও রঙ্গীন দ’ধরনের প্রিন্ট হয়ে থাকে। ডট মেট্রিক্স প্রিন্টারের চেয়ে এ প্রিন্টার গুলির ছাপার মান ভালো, দামও বেশী নয় ইঙ্কজেট প্রিন্টারে কালির কার্টিজের ভিতরে একটি তরল কালির উৎস থাকে। কালির এ উৎস থেকে ৩০০-৬০০টি নজল প্রিন্ট হেডের উপর বসানো থাকে। নজল গুলির ব্যাস আমাদের চুলের ব্যাসের চেয়েও কম। যে কাগজে প্রিন্ট হবে তার উপর দিয়ে প্রিন্ট হেডের আসা যাওয়ার সময় নজল গুলোর মাধ্যমে কালির ফোঁটা এসে কাগজের উপর পড়ে। এই ফোটা কোথায় পড়বে তা কম্পিউটার নির্দিষ্ট করে দেয়। লেজার প্রিন্টার (খধংবৎ চৎরহঃবৎ)ঃ উন্নত মানের প্রিন্টিংয়ের জন্য লেজার প্রিন্টারের বিকল্প নেই। বেশী পরিমাণ, ছাপার উন্নত মান, স্পষ্ট আউপুট এসবের জন্য লেজার প্রিন্টার সর্বাধিক পরিচিত। অন্যান্য প্রিন্টার থেকে এ প্রিন্টারটির প্রযুক্তিগত পার্থক্য রয়েছে। ফটোকপি মেসিনে যে প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয় লেজার প্রিন্টারেও সেই প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়। এতে কোনো রিবন বা তরল কালি ব্যবহৃত হয়না। তার পরিবর্তে টোনার নামে একটি বিশেষ ব্যবস্থায় পাউডার কালি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে একটি ফটোইলেকট্রিক বেল্ট বা ড্রামে লেজার বিম ফোকাস করা হয়, যার ফলশ্র“তিতে ইলেকট্রিক্যাল চার্জ উৎপন্ন হয়। ড্রামটি ঘুরতে ঘুরতে ডেভেলপার ইউনিটে প্রবেশ করে। ডেভলপার ইউনিট টোনারকে কিছু চার্জ দেয় ফলে ড্রামের অনাহিত অংশ আকর্ষণ করে। কাগজে দেওয়া হয় তার চেয়েও বেশী চার্জ। ফলে ড্রামের নিচ দিয়ে যাওয়ার সময় টোনার কাগজে স্থানান্তরিত হয়ে যায়। সবশেষে কাগজে লেগে থাকা টোনারকে বসাতে কাগজকে দুটি উত্তপ্ত ঘুর্ণায়মান সিলিন্ডারের মধ্য দিয়ে চালিয়ে দেওয়া হয় ফলে ইমেজ কাগজের উপর বসে পড়ে। কম্পিউটারের সকল অপারেশন উহার ঈচট দ্বারা সম্পন্ন হয়। ক্ষুদ্রতম আকৃতির ডাটা অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য ঈচট তে রেজিষ্টার থাকলেও মৌলিক ইন্সট্রাকশন, সম্পূর্ণ প্রোগ্রাম এবং ডাটা সংরক্ষণের কোন সামর্থ্য ঈচট এর নেই। রেজিষ্টারে মাত্র কয়েক বাইট ডাটা সংরক্ষণ করা যায়। রেজিষ্টার ছাড়াও হাজার হাজার বাইট প্রোগ্রাম এবং ডাটা সংরক্ষনের জন্য কম্পিউটারে একটি অংশের প্রয়োজন হয়, এ অংশকেই মেমোরি বলা হয়। অর্থাৎ কম্পিউটার উহার যে অংশে প্রোগ্রাম, ডাটা এবং ফলাফল সংরক্ষণ করে তাকে মেমেরি বলা হয়। কম্পিউটার সিষ্টেমের মেমোরিকে প্রধাণত দুই ভাগে ভাগ করা যায়ঃ ২। সেকেন্ডারী মেমোরি (ঝবপড়হফধৎু গবসড়ৎু) প্রাইমারি মেমোরি (চৎরসধৎু গবসড়ৎু)ঃ কম্পিউটারের প্রাইমারি মেমেরি সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তিতে তৈরী দ্রুতগতি সম্পন্ন মেমোরি। কম্পিউটার অপারেশনের সময় প্রোগ্রাম এবং ডাটা সংরক্ষণের জন্য প্রাইমারি মেমোরি ব্যবহৃত হয়। প্রাইমারি মেমোরি ভোলাটাইল (ঠড়ষধঃরষব) এবং নন ভোলাটাইল (ঘড়হ-ঠড়ষধঃরষব) এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়। বিদ্যূৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিলে যে সেমিকন্ডাক্টর মেমোরির সংরক্ষিত ডাটা মুছে যায় তাকে ভোলাটাইল মেমোরি বলা হয়। আর বিদ্যূৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিলেও যে সকল সেমিকন্ডাক্টর মেমোরির সংরক্ষিত তথ্য মুছে যায়না তাদেরকে নন-ভোলাটাইল মেমোরি বলাহয়। প্রাইমারি মেমোরি বাজারে আইসি আকারে পাওয়া যায় এবং কমিউটারের মাদারবোর্ড নামে পরিচিত প্রাধাণ সাকির্ট বোর্ডে বসানো হয় প্রাইমারি মেমোরিকে আমরা পর পর সজ্জিত কতগুলি কুঠুরিরসাথে তুলনা করতে পারি। প্রতিটি কুঠুরিতে ডাটা লিখে (রাইট) সংরক্ষণকরা যায় আবার কুঠুরি হতে সংরক্ষিত ডাটা উত্তোলন (রিড) করা যায়। কুঠুরীগুলোকে লোকেশন বলা হয়। কোন লোকেশনে ডাটা সংরক্ষণ করতে হবে বা কোন লোকেশন হতে ডাটা রিড করতে হবে তা লোকেশন গুলোর ক্রমিক নম্বর দিয়ে নির্দেশ করা হয়। লোকেশন গুলির এই ক্রমিক নম্বর গুলোকে মেমোরি এ্যাড্রেস বলা হয়। প্রাইমারি মেমোরি প্রধাণত দুই প্রকার ঃ ১। র‌্যাম (জঅগ-জধহফড়স অপপবংং গবসড়ৎু) এবং ২। রম (জঙগ জবধফ ড়হষু গবসড়ৎু) ১। র‌্যাম (জঅগ -জধহফড়স অপপবংং গবসড়ৎু) ঃ র‌্যাম সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তিতে তৈরী রিড/রাইট মেমোরি, অর্থাৎ এ মেমোরিতে সংরক্ষিত ডাটা যেমন রিড করা যায় আবার প্রয়োজনে এ মেমোরিতে ডাটা রাইট করে সংরক্ষণ করা যায়। এ মেমোরির ডাটা মুছে ফেলা যায় আবার নতুন ডাটা সংরক্ষণ করা যায়। যেকোন সময় র‌্যামের যেকোন লোকেশনের ডাটা রিড বা যেকোন লোকেশনে ডাটা রাইট করা যায় বলে একে র‌্যান্ডম এ্যাকসেস মেমোরি সংক্ষেপে র‌্যাম বলা হয়। এ ছাড়া র‌্যামের বিদ্যূৎ সরবরাহ ব›দ্ধ হয়ে গেলে সম্পূর্ণ ডাটা মুছে যায় বলে র‌্যামকে ভোলাটাইল মেমোরিও বলা হয়। যতক্ষণ বিদ্যূৎ সরবরাহ থাকে ততক্ষণ র‌্যাম ডাটা সংরক্ষণ করে রাখতে পারে। র‌্যাম সাারণত ছোট সার্কিট বোর্ডে চীপ আকারে পাওয়া যায় এদেরকে মেমোরি মড্যূল বলা হয়। ১গই, ২গই, ৪গই, ৮গই, ৮গই, ১৬গই, ৩২গই, ৬৪গই, ১২৮গই ও ২৫৬গই ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন র‌্যাম মড্যূল কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়েছে। বর্তমানে ৬৪গই, ১২৮গই ও ২৫৬গই মেমোরি মড্যূলক্ষাজারে পাওয়া যায এবং কম্পিউটারে ব্যবহৃত হচ্ছে। ২। রম (জঙগ-জবধফ ড়হষু গবসড়ৎু)ঃ রম এক ধরণের স্থায়ী সেমিকন্ডাক্টর মেমোরি। এ মেমোরিও আইসি আকারে তৈরী করা হয়। তৈরীর সময় ডাটা বা প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করা হয়। কম্পিউটার সিষ্টেম চালু হওয়ার জন্য অত্যাবশ্যকীয় এবং বার বার প্রয়োজন হয় এমন ধরণের প্রোগ্রাম রমে সংরক্ষণ করা হয়। এ প্রোগ্রামকে বায়োস বলা হয়। কম্পিউটার সিষ্টেমে মাইক্রোপ্রসেসর প্রথমে রমের প্রোগ্রাম সমূহ এক্সিকিউট করে। অতঃপর রমের প্রোগ্রাম অন্যান্য প্রোগ্রাম এক্সিকিউশনের পরিবেশ তৈরী করে। রমে একবার ডাটা সংরক্ষণ করা হলে তা আর পরিবর্তন করা যায়না বলে একে স্থায়ী মেমোরি বলা হয়। আবার বিদ্যূৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলেও এ মেমোরির ডাটা মুছে যায়না বলে একে নন-ভোলাটাইল মেমোরিও বলা হয়। রমে সংরক্ষিত তথ্য শুধু পড়া যায় কিন্তু রমে ব্যবহারকারী কোনো তথ্য লিখতে পারেনা বলেই এ মেমোরিকে জবধফ ঙহষু গবসড়ৎু সংক্ষেপে জঙগ বলা হয়। রম তৈরীর সময় প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান এতে প্রোগ্রাম ভরিয়ে দেয় বলে রমে সংরক্ষিত প্রোগ্রামকে ফার্মওয়্যার বলা হয়। রম আবার কয়েক ধরনের হতে পারে যেমনঃ প্রোম (চজঙগ চৎড়মৎধসসধনষব জবধফ ঙহষু গবসড়ৎু ইপ্রোম (ঊচজঙগ ঊৎধংধনষব চৎড়মৎধসসধনষব জবধফ ড়হষু গবসড়ৎু ই-স্কয়ার প্রোম (ঊ২চজঙগ- ঊঊচজঙগ- ঊষবপঃৎরপধষষু ঊৎধংধনষব চৎড়মৎধসসধনষব জঙগ) ঊঅচজঙগ-ঊষবপঃৎরপধষষু অষঃবৎধনষব চৎড়মৎধসধনষব জড়স. ক্যাশ মেমোরি ঈধপযব গবসড়ৎু)ঃ মাইক্রোপ্রসেসর তুলনায় র‌্যামের গতি খুবই কম। এজন্য র‌্যাম থেকে ডাটা রিড বা র‌্যামে ডাটা রাইট করতে মাইক্রোপ্রসেসরের অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। ফলে কম্পিউটারের গতি কমিয়া যায়। কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে মাইক্রোপ্রসেসর এবং র‌্যামের মধ্যে এক ধরণের দ্রুত গতি সম্পন্ন মেমোরি ব্যবহার করা হয়। এই মেমোরিকেই ক্যাশ মেমোরি বলা হয়। যখন প্রোগ্রাম এক্সিকিউট হয় তখন সিপিইউকে র‌্যাম হতে ডাটা ও ইন্সট্রাকশন রিড করতে হয়। সিপিইউ ডাটা ও ইন্সট্রাকশন প্রথমে ক্যাশ মেমোরিতে খুজে দেখে, না পেলে র‌্যাম থেকে রিড করে এবং একটি কপি ক্যাশে সংরক্ষণ করে, ফলে পরবর্তীতে ঐ ডাটার প্রয়োজন হলে প্রসেসর ক্যাশ থেকে সংগ্রহ করে র‌্যাম এর রিড অপারেশনের সময় বাচায়। প্রকুত পক্ষে যে সকল ডাটা প্রোগ্রাম এক্সিকিউশনের জন্য প্রায়ই প্রয়োজন হয় প্রসেসর সেই ডাটা গুলিকে ক্যাশ মেমোরিতে সংরক্ষণ করে। সেকেন্ডারি মেমোরি (ঝবপড়হফধৎু গবসড়ৎু)ঃ সেকেন্ডারি মেমোরি প্রধাণ মেমোরি অপেক্ষা অধিক ধারণ ক্ষমতা ও ধীর গতি সম্পন্ন মেমোরি। এ ধরণের মেমোরি সিষ্টেম-প্রোগ্রাম, এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ও বৃহৎ আকৃতির ডাটা ফাইল সংরক্ষনের জন্য ব্যবহৃত হয়। ঈচট প্রক্রিয়া করণের জন্য তথ্যকে সেকেন্ডারি মেমোরি হতে র‌্যামে স্থানান্তর করে। এছাড়া প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ও ডাটা সেকেন্ডারি মেমোরি হতে ঈচট র‌্যামে স্থাপন করে। সেকেন্ডারী মেমোরি শুধু তথ্য ও প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করে রাখে। প্রোগ্রাম কাজ করতে হলে র‌্যামে স্থানান্তর করতে হয়। ম্যাগনেটিক ও অপটিক্যাল ডিস্ক সেকেন্ডারি মেমোরি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সেকেন্ডারি মেমোরি ইনপুট/আউটপুট ডিভাইসের মতই কম্পিউটারে সংযুক্ত করা হয়। ফ্লপি-ডিস্ক, হার্ড-ডিস্ক, সিডি-রম, ডিভিডি, ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি সেকেন্ডারি মেমোরি। আমরা যে ভাষায় কথা বলি বা বুঝি কম্পিউটার কিন্তু সে ভাষা বুঝেনা। প্রকৃতপক্ষে কম্পিউটার কোন ভাষাই বুঝেনা। ইহা শুধু মাত্র ইহার বিভিন্ন সার্কিটে কারেন্টের উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতি বুঝে। কারেন্টের উপস্থিতিকে '১' এবং অনুপস্থিতিকে '০' ধরিয়া সকল কার্য্য সম্পন্ন করে। '০' ও '১' ব্যবহার করে কম্পিউটার যে গাণিতিক পদ্ধতির সাহায্যে সকল কার্য্য সম্পন্ন করে তাহকে বাইনারী সিষ্টেম এবং '০' ও '১' কে বাইনারি ডিজিট সংক্ষেপে বিট (ইরহধৎু উরমরঃ ইওঞ) বলে। যে কোন সংখ্যাকে বাইনারি পদ্ধতিতে '০' ও '১' দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন ১১০ ০০০০০০০১২, ২১০ ০০০০০০১০২, ৩১০ ০০০০০০১১২, ১৫১০ ০০০০১১১১২, ২৫৫১০ ১১১১১১১২ এছাড়া সকল অক্ষর এবং বিশেষ চিহ্ন সমূহকে ৮ বিট অঝঈওও (অসবৎরপধহ ঝঃধহফধৎফ ঈড়ফব ভড়ৎ ওহভড়ৎসধঃরড়হ ওহঃবৎপযধহমব) কোড দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যেমনঃ অ ০১০০০০০১, ই ০১১০০০০১০, ঈ ০১১০০০০১১ ইত্যাদি। কম্পিউটার যখন মেমোরি বা ষ্টোরেজ মিডিয়ায় ডাটা সংরক্ষণ করে তখন এভাবে সংখ্যা এবং ক্যারেক্টার সমূহকে বাইনারীতে রূপান্তর করে ইলেকট্রিক, ম্যাগনেটিক বা অপটিক্যাল সিগন্যাল আকারে সংরক্ষণ করে। তথ্য সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এরূপ পাশাপাশি আটটি বিটকে একত্রে এক বাইট বলা হয়। এরূপঃ ২১০ ১০২৪) নুঃব ১ করষড় ইুঃব ১কই ২১০ ১০২৪) কই ১ গবমধ ইুঃব ১গই ২১০ ১০২৪) গই ১ এরমধ ইুঃব ১এই সাধারণত মেমোরি বলতে কম্পিউটার ব্যবহারকারীগণ র‌্যামকেই বুঝিয়ে থাকে। মেমোরি, ইনপুট, আউটপুট এবং ঈচট থাকলেই কম্পিউটার কাজ করতে পারে। তবে কম্পিউটারের প্রোগ্রাম ফাইল এবং উহার সাথে সংশ্লিষ্ট ডাটা যখন ব্যবহৃত না হয় তখন একটি জায়গায় ঐ প্রোগ্রাম ও ডাটা সংরক্ষণ করে রাখার প্রয়োজন হয়। যে সকল মাধ্যমে ঈচট প্রোগ্রাম ও ডাটা দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করে রাখতে পারে এবং প্রয়োজনে মেমোরিতে উত্তোলন করে কাজ করতে পারে তাদেরকে ষ্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়। ষ্টোরেজ ডিভাইস ও মেমোরির মধ্যে প্রধাণ তিনটি পার্থক্য হলোঃ ক) মেমোরি অপেক্ষা ষ্টোরেজ ডিভাইসের ধারণ ক্ষমতা অনেক বেশী। খ) কম্পিউটার বন্ধ করা হলে মেমোরির ডাটা মুছিয়া যায় কিন্তু ষ্টোরেজ ডিভাইসের ডাটা সংরক্ষিত থাকে। গ) মেমোরি অপেক্ষা ষ্টোরেজ ডিভাইস দামে সস্তা। বর্তমানে ম্যাগনেটিক ও অপটিক্যাল এ দুই উপায়ে ষ্টোরেজ ডিভাইসে ডাটা সংরক্ষণ করা হয়। কোন কোন সিষ্টেম ম্যাগনেটিক কোনটি অপটিক্যাল কোনটি আবার উভয় পদ্ধতির সমন্বয়ে ডাটা সংরক্ষণ করে। প্রধাণ প্রধাণ ম্যাগনেটিক ষ্টোরেজ ডিভাইস গুলি হলোঃ গ) হার্ড ডিস্ক (ঐধৎফ ফরংশ) ঘ) ম্যাগনেটিক টেপ (গধমহবঃরপ ঞধঢ়ব) প্রধাণ প্রধাণ অপটিক্যাল ষ্টোরেজ ডিভাইস গুলি হলোঃ ক) সিডি রম (ঈউ জঙগ ঈড়সঢ়ধপঃ উরংশ জবধফ ঙহষু গবসড়ৎু) গ) ওয়ার্ম (ডঙজগ ডৎরঃব ঙহপব জবধফ সধহু) ড্রাইভ কম্পিউটারের তথ্য সংরক্ষণের জন্য একটি বহুল ব্যবহৃত মাধ্যম হলো ফ্লপি ডিস্কেট। ফ্লপি-ডিস্ক হচ্ছে এক ধরনের বহনযোগ্য ষ্টোরেজ ডিভাইস। ফ্লপি-ডিস্ক মাইলার প্লাষ্টিকের তৈরী গোলাকার চাকতি বিশেষ এই চাকতির উপর চৌম্বক পদার্থের (আয়রন-অক্সাইড) প্রলেপ দেওয়া থাকে। চকতিটি একটি প্লাষ্টিক বা কার্ডবোর্ডের জ্যাকেটে রক্ষিত থাকে ডিস্কটি যাতে জ্যাকেটের মধ্যে সহজেই ঘুড়াতে পারে সেজন্য ইহার অভ্যন্তর ভাগে পিচ্ছিল তরল পদার্থের প্রলেপ দেওয়া হয়। জ্যাকেটটি ডিস্ককে বাহিরের আঘাত এবং ধুলো-বালি হতে রক্ষা করে। গোলাকার ডিস্কটি অত্যন্ত পাতলা এবং বাকানো যায় বলে একে ঋষবী উরংশ বা উরংশবঃঃব বলা হয়। ডিষ্ক-ড্রাইভ এর মটরের সাহায্যে ডিস্ক উহার জ্যাকেটের মধ্যে ৩০০-৩৬০ ৎঢ়স এ ঘুরে। (ৎঢ়স –ৎবাড়ষঁঃরড়হ ঢ়বৎ সরহঁঃব) প্রথমে ডিস্ক গুলিতে শুধুমাত্র এক পার্শ্বে ডাটা রাখা যেত এদেরকে ঝরহমষব ঝরফবফ ঋষড়ঢ়ঢ়ু উরংশ বলা হতো। বর্তমানে ডিস্কের উভয় দিকে রাখা যায় এদেরকে উড়ঁনষব ঝরফবফ ঋষড়ঢ়ঢ়ু উরংশ বলা হয়। ১ এবং ২ দ্বারা যথাক্রমে ঝরহমষব ঝরফবফ এবং উড়ঁনষব ঝরফবফ বুঝানো হয়। রেকর্ডিং এর উপর ভিত্তি করে ডিস্ককে ঝরহমষব উবহংরঃু (ঝউ উড়ঁনষব উবহংরঃু (উউ) এবং ঐরময উবহংরঃু (ঐউ) এই তিন ভাগে ভাগ করা যায়। ঝউ ডিস্কের তুলনায় উউ ডিস্কেটে দ্বিগুণ এবং উউ ডিস্কেটের তুলনায় ঐউ ডিস্কেটে দ্বিগুনণ তথ্য রাখা যায়। বর্তমানে বাজারে শুধুমাত্র উড়ঁনষব ঝরফবফ ঐরময উবহংরঃু (২ঐউ) ডিস্কেট পাওয়া যায়। আকৃতি অনুসারে ফ্লপি ডিস্ক তিন প্রকারের হয়ে থাকেঃ ১। ৮ ইঞ্চি ফপি ডিস্কেট(১৯৭৩)ঃ ৮” ফ্লপি ডিস্ক বাজারে নেই, এটা মূলত মেইন ফ্রেম কম্পিউটারে ব্যবহৃত হতো ক্স শাটার (ঝযঁঃঃবৎ) ঃ ইহা ডিস্কের হেড এ্যাকসেস স্লট কে ঢেকে রেখে ডিস্ককে রক্ষা করে। ডিস্ককেট ড্রাইভে ঢকানো হলে এ শাটার সরে যায় এবং হেড ডিস্কের সংস্পর্শে আসে। ক্স ড্রাইভ হাব (উৎরাব যঁন) ঃ এর সাহায্যে ড্রাইভের মটরের স্পিন্ডল ডিস্ককে ঘুরায় এবং এর আয়তাকার ছিদ্র দ্বারা ডিস্কের সেক্টরের অবস্থান নির্ণয় করে। ক্স রাইট প্রটেক্ট ট্যাব (ডৎরঃব ঢ়ৎড়ঃবপঃ ঞধন) ঃ এ অংশে একটি আয়তাকার ছিদ্র ও একটি প্লাষ্টিক স্লাইড থাকে। স্লাইড দ্বারা ছিদ্রটি ঢাকা থাকলে ডিস্কে ডাটা লিখা যায়। বিভিন্ন আকৃতির বিভিন্ন ডেনসিটি বিশিষ্ট ডিস্কেটের ধারণ ক্ষমতা বিভিন্ন হয়ে থাকে। নিুে এদের তালিকা দেওয়া হলোঃ বিঃদ্রঃ- একই আকৃতির বেশী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ড্রাইভে কম ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ডিস্ক কাজ করলেও, কম ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ড্রাইভে বেশী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ডিস্ক কাজ করতে পারেনা। ক্স ডিস্কটিকে কখনই বাকানো বা ভাঁজ করা যাবেনা। ক্স ডিস্কেও খোলা অংশ কোনো অবস্থাতেই স্পর্শ করা উচিৎ নয়। ক্স চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয় এমন জিনিষ যেমন মনিটর, টিভি বা ট্রান্সফরমার ইত্যাদি থেকে দূওে রাখতে হবে। ক্স ডিস্ক যেন খুব বেশী গরম (৪৫ সেঃ এর উপর) বা ঠান্ডায় সংরক্ষণ করা যাবেনা। ক্স ধুলোবালি, রোদ, তরল পদার্থ এবং স্যাঁতস্যঁতে জায়গা থেকে দূরে রাখতে হবে। ক্স বল পয়েন্ট কলম বা তিক্ষè পেন্সিল দিয়ে ডিস্কের লেবেল লেখা উচিৎ নয়। ক্স কেনো অবস্থাতেই যেন ডিসেকÍ উপর চাপ না পরে। ক্স ডিস্কের সংরক্ষিত তথ্য যাতে অসাবধানতার কারনে মুছে না যায় সেজন্য রাইট প্রটেক্ট করে রাখা উত্তম। ক্স ডিস্ক ড্রাইভের মধ্যে ডিস্ক ঢুকানোর সময় তা সর্তকতার সাথে ঢুকাতে হবে। বৃহৎ আকৃতির ডাটার ক্ষেত্রে বিশ্ব এখন অপটিক্যাল মাধ্যমের দিকে ধাবিত হলেও পারসোপনাল কম্পিউটারে তথ্য সংরক্ষণের জন্য সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয় হার্ড ডিস্ক। এটি একটি দির্ঘস্থায়ী ষ্টোরেজ মিডিয়া হিসেবে কাজ করে। মেগাবাইট থেকে গিগাবাইট পর্যন্ত তথ্যের বিশাল ভান্ডার একটিমাত্র হার্ডডিস্কে সংরক্ষণ করা সম্ভব। এই ডিস্ক ম্যাগনেটিক ধাতুর তৈরী এক কেন্দ্রীক কতগুলি গোলাকার চাকতি নিয়ে গঠিত। যার তুলনা দেয়া চলে গ্রামোফোনের রেকর্ডের সাথে। এ চাকতিগুলিকে প্লটার বলা হয়। প্রতিটি প্লটারের উপরে এবং নীচে একটি করে হেড থাকে। হেড গুলি একটি আর্ম এর সাহায়্যে নিয়ন্ত্রিত। এই ডিস্কের ম্যাগনেটাইজড পয়েন্ট দিয়ে ১ আর নন-ম্যাগনেটাইজড পয়েন্ট দিয়ে ০ বোঝানো হয়। এভাবে বাইনারী পদ্ধতিতে তথ্য সংরক্ষিত হয়। এই ডিস্কে সমকেন্দ্রিক অনেকগুলো ট্র্যাক থাকে। প্রতিটি ট্যাকে আবার ১০০ থেকে ১০০০ বা তদুর্ধ্ব ভাগে ভাগ করা হয়। প্রতিটি ভাগকে বলা হয় সেক্টর। ডিস্কটি প্রচন্ড গতিতে ঘুরতে থাকে এতে তথ্য যে ট্র্যাকের যে সেক্টরেই থাকুক না কেন, মুহুর্তেই তা সনাক্ত হতে পারে। একটি ডিস্কের ঘূর্ণন গতি সাধারনত ৩৬০০ থেকে ৭২০০ আরপিএম (জচগ – জড়ঃধঃরড়হ ঢ়বৎ সরহঁঃব)। কোয়ান্টাম, ফুজিৎসু, হিটাচী, মাইক্রোপলিস, এনইসি, মিতসুবিসি, সীগেট, সনি, তোসিবা প্রভৃতি বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন মডেলের বিভিন্ন ধারণক্ষমতা স¤পন্ন হার্ডডিস্ক বাজারে পাওয়া যায়। যদিও শুধু হার্ডডিস্ক পাওয়া যায়না, ড্রাইভ সমেত পাওয়া যায়। ড্রাইভ সমেত হার্ডডিস্ককেই হার্ডডিস্ক নামে ডাকা হয় যদিও তা ঠিক নয়। কম্পিউটার বিজ্ঞানে ঈড়সঢ়ধপঃ উরংশ জবধফ ঙহষু গবসড়ৎু এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো ঈউ জঙগ। ১৯৮৭ সালে সনি কোম্পানি সিডি রম ড্রাইভ বাজারে ছাড়ে যা কিনা কম্পিউটার এর তথ্য সংরক্ষনে এক স্বর্ণ দূয়ার খুলে দিয়েছে। ইহা বর্তমানে সফ্টওয়্যার শিল্পের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে আত্ম প্রকাশ করেছে। সিডি রম একটি প্লাষ্টিকের শক্ত চাকতি যাতে শক্তিশালী লেজার আলোর সাহায্যে তথ্য লেখা হয়। হার্ড ডিস্ক বা ফ্লপি ডিস্কের মত এতে সংরক্ষিত তথ্য মুছে আবার নতুন তথ্য লেখা যায় না। একবার একটি সিডি রমে তথ্য লেখা হলে একটি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের সাহায্যে তা শুধু পড়া যায়, আর এতে সংরক্ষিত তথ্য পরিবর্তন করা যায়না। সিডি-রমের তথ্য সাধারনত লেজার রশ্মির সাহায্যে পড়া হয়। ডিস্কটি যখন ২০০-৫০০ ৎঢ়স এ ঘুরতে থাকে তখন লেজার আলো এর গর্তে (ঢ়রঃ) নিক্ষিপ্ত হয় আবার ল্যান্ডে (খধহফ) বাধা পায়। এভাবে এর স্পন্দন পরিবর্তিত হতে থাকে। আলো প্রতিটি গর্ত ও ল্যান্ড হতে ১৮০ ডিগ্রী দশায় প্রতিফলিত হয়। আলোর এই তিব্রতার পরিবর্তন চযড়ঃড়বষবপঃৎরপ পবষষ দ্বার মাপা হয় এবং বৈদ্যূতিক পালসে রূপান্তর করে। পিট ও ল্যান্ড সমূহ যা সারিবদ্ধ ভাবে ডিস্ক তলে সাজানো থেকে ১ এবং ০ এর প্রতিনিধিত্ব করে। ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এবং সফ্টওয়্যার এর সাহায্যে এসকল তথ্য পড়া হয়। সিডি রমের সাধারণ এক্সেস টাইম হচ্ছে ১৪০ মিলি সেকেন্ড আর নূন্যতম গতিসম্পন্ন একটি টাইপিক্যাল সিডি-রম ড্রাইভের ডাটা ট্রান্সফার রেট হচ্ছে প্রতি সেকেন্ডে ১৫০ কিলোবাইট। এই ১৫০ কেবিপিএস গতিকে ঢ (এক্স) হিসেবে সূচিত করা হয়। এভাবে গতি যত বারবে তার রেটও বারবে। যেমন ১৬ঢ, ২৪ঢ, ৫০ঢ ইত্যাদি। ক্স সিডি সব সময় শুকনো হাতে ব্যবহার করা উচিৎ এবং খেয়াল রাখতে হবে যেন আঙ্গুল সিডি পড়ার মসৃণ পৃষ্ট স্পর্শ না করে। ক্স সিডি রাখার আগে কভারের ভিতরের অংশটুকু পরিস্কার টিস্যূ পেপার মুছে নিলে কভারের পৃষ্ট ও সিডির নিচের অংশে সম্ভাব্য আচর পরার আশংকা কমে যায়। ক্স সিডির লেবেল সাইডে কোনো পেপার ষ্টিকার বা আঠা জাতীয় কোনো কিছু লাগানো যাবেনা। ক্স ধুলোবালি এবং আদ্র জায়গায় সিডি রাখা যাবেনা। ক্স সিডি পরিস্কারের জন্য বেনজিন, এ্যালকোহল, থিনার, রেকর্ড ক্লিনার বা এন্টিসেপটিক ব্যবহার করা যাবেনা। ক্স সিডি উহার প্লাসটিক কেসে রাখতে হবে এবং বাকানো যাবেনা। ম্যাগনেটিক টেপ (সধমহবঃরপ ঃধঢ়ব)ঃ ম্যাগনেটিক টেপ এবং ক্যাসেট হচ্ছে তথ্য সংরক্ষনের জন্য দামী কিংন্তু সহজ ও সুন্দর পদ্ধতি। এতে খুব অল্প জায়গায় বিপুল পরিমান তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। ম্যাগনেটিক টেপের রীল দৈর্ঘে অনেক বড় হয়ে থাকে, অপরদিকে ক্যাসেট বা টেপ কার্টিজের দৈর্ঘ্য ছোট হয়। টেপের প্রস্থ ঙ্গ ইঞ্চি বা ১ ইঞ্চি ও দৈর্ঘ্য ২৪০০ ফুট হয়ে থাকে এবং এগুলো মেইনফ্রেম ও মিনি কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়। অপর দিকে টেপ ক্যাসেট বা কার্টিজ প্রস্থে ঙ্ক ইঞ্চি ও দৈর্ঘে ১৪০ ফুট থেকে ৪৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে এবং সাধারণতঃ মাইক্রো কম্পিউটারে ব্যক্ষহৃত হয়। | text নিম্নলিখিত উইকিবই:নীতিমালা ও নির্দেশাবলী সম্পর্কিত পাতাটি বর্তমানে ইংরেজিতে আছে বা অনুবাদের কাজ চলছে। দয়া করে এটি অনুবাদ করে আমাদেরকে সহায়তা করুন। যদি অনুবাদ করা শেষ হয়ে থাকে এই নোটিশটি সরিয়ে নিন। কীভাবে উইকিবইয়ে সংক্ষিপ্ত ব্যবহার করতে হয় আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Iqbal নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Iqbal~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Ataur নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Ataur~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Shafique নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Shafique~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক ব্যুরোক্র্যাট হচ্ছেন উইকিবই-এ কিছু বাড়তি কারিগরী সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারী। কারিগরী সুবিধাগুলো হচ্ছে: প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? WB:B" ও "WB:ব" এখানে পুনর্নির্দেশ করা হয়েছে। আপনি হয়তো উইকিবই:ব্যুরোক্রেট উইকিবই:বাধাদান নীতি পাতাটি খুঁজছেন।'' WB:BOT" এখানে পুনর্নির্দেশ করা হয়েছে। আপনি হয়তো উইকিবই:বট/অনুমোদনের অনুরোধ পাতাটি খুঁজছেন। সতর্কতা বটসমূহ বুদ্ধিমান নয়। তাঁদের সাবধানতা সাথে পরিচালনা করুন বট Bot) হল সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম যা প্রতিনিয়ত বাংলা উইকিপিডিয়ার বিশেষ:Statistics NUMBEROFARTICLES টি নিবন্ধে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ত্রুটি সংশোধন ও অন্যান্য কাজ করে থাকে। । বট যেকোনো ধরণের সম্পাদনার কাজ অত্যন্ত দ্রুতগতিতে করতে পারে। ভুক্তি সম্পাদনা ছাড়াও এটি উইকিবই-এ ডিজাইন অথবা পরিচালনা সংক্রান্ত ত্রুটি সংশোধন করতে পারে। মূলত এধরণের কাজগুলি করার জন্যই উইকিবই-এ বট তৈরি করা হয়। এখন পর্যন্ত বট নীতিমালা অনুযায়ী বাংলা উইকিবই-এ বিশেষ:ListUsers/bot NUMBERINGROUP:bot}}টি বট অনুমোদন করা হয়েছে। উইকিবইয়ে বট তৈরি করা হয় কোনো একটি বা একাধিক নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করার জন্য। অতীতে খুব অল্প সময়ের মধ্যে একাধিক নিবন্ধ তৈরির জন্য বট ব্যবহার করা হয়েছিল। তবে এটির যথেচ্ছা ব্যবহারের ফলে বট তৈরির নীতিমালা তৈরি করা হয়। স্বয়ংক্রীয় বট তৈরির জন্য একটি আলাদা অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন হয়। এই অ্যাকাউন্টটি উইকিবই:বট/অনুমোদনের অনুরোধ পাতায় আবেদন করে পাওয়া সম্ভব। উইকিবইয়ে বট তৈরির জন্য কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সংক্রান্ত কিছু জ্ঞান থাকতে হয়, তাছাড়া উইকিবই:রেগুলার এক্সপ্রেশন সম্পর্কে ধারণা থাকলে বট সম্পাদনার কাজ সহজে করা যায়। যেভাবে আপনার নজরতালিকা থেকে একটি নির্দিষ্ট রোবট আড়াল করবেন সাধারণত ব্যবহারকারীর পছন্দ বা ডিফল্ট তালিকা সেটিংসের মাধ্যমে নির্দিষ্ট বট আড়াল করার কোন উপায় নেই। কিন্তু একটি ব্যবহারকারী স্ক্রিপ্ট দিয়ে নিচের সহজ ধাপগুলি অনুসরণ করে এটি করা সম্ভব: # আপনার ব্রাউজারের ক্যাশ এড়াতে মনে রাখবেন। # আপনার নজরতালিকায় যান। সেখানে বিভিন্ন বিকল্প সহ একটি বাক্স থাকবে। বাক্সে 'Enable hide user buttons'-এ টিক চিহ্ন দিন। এটি আপনার নজরতালিকা থেকে নির্দিষ্ট বট (এবং ব্যবহারকারী) আড়াল করার অনুমতি দিবে। টীকা একটি বটকে উপেক্ষা করার পর আপনি 'Enable hide user buttons' বাক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিতে পারেন, এটি নিশ্চিত করতে যে আপনার নজরতালিকা ব্রাউজ করার সময় দূর্ঘটনাক্রমে 'hide user' ক্লিক করেননি। # আপনার ব্রাউজারের ক্যাশ এড়াতে মনে রাখবেন। যদিও আপনি যেকোন বট (বা ব্যবহারকারী) কে সম্পূর্ণরুপে উপেক্ষা করতে পারেন, তবুও শুধুমাত্র ভালভাবে সংজ্ঞায়িত কাজের বট উপেক্ষা করা করা ভাল, যেটিকে আপনি কোন ভুল করবে না বলে বিশ্বাস করেন। ব্যবহারকারী:অভ্যর্থনা কমিটি বট নতুন ব্যবহারকারীদের স্বাগত জানায় ব্যবহারকারী: Maintenance script রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করে অ্যাকাউন্ট সৃষ্টিকারী অধিকার ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬ টি অ্যাকাউন্ট তৈরির সীমা দূরীভূত করে। মৌল কী? এই প্রশ্নটির উত্তর জানতে হলে, আমাদের জানতে হবে রসায়ন সম্পর্কে। তাহলে প্রশ্ন জাগে রসায়ন কী কোন বস্তু এবং এই বস্তুটির মধ্যে যে সব পরিবর্তন হয় সে সব বিষয়ে নিয়ে যে পড়ালেখা তাই হল রসায়ন। দূর্ভাগ্যজনকভাবে, এতটুকু বললে রসায়ন সম্পর্কে বেশি কিছু বোঝা যায় না। আসলে এতটুকু বললে রসায়ন সম্বন্ধে বেশি কিছু বলাও হয় না। রসায়ন আরও বড় একটা ব্যাপার; যার সম্পর্কে আমরা পরবর্তীতে আরও জানব। এই পৃথিবীতে, সৌরজগতে, ছায়াপথে, মহাবিশ্বে যা কিছু আছে তার সবই বস্তু দিয়ে গঠিত। আমরা যা কিছু ছুঁতে পারি, বা দেখতে পারি, বা অনুভব করতে পারি, বা ঘ্রাণ নিতে পারি তার সবকিছুকেই বিজ্ঞানীরা নাম দিয়েছেন বস্তু। বস্তু জায়গা দখল করে এবং বস্তুর ওজন আছে। নির্ভুলভাবে বলতে গেলে, আমাদের বলা উচিৎ বস্তুর আয়তন এবং ভর আছে । অন্য কথায়, বস্তুতে অনেকগুলো উপাদান আছে, আর মৌলগুলোই এখনপর্যন্ত ১১৮টি) বস্তুর উপাদানগুলো তৈরী করে থাকে। আমরা আমাদের চারপাশে যে সব বস্তু দেখি তার বেশির ভাগই একের বেশি মৌল দিয়ে তৈরী। অবশ্য এমন কিছু বস্তু আছে, যাদের আমরা দেখতে পারি এবং ধরতে পারি, তারা শুধু একটা মাত্র মৌল দিয়ে তৈরী। যেমন, হীরা বা ডায়মন্ড শুধু একটি মৌল দিয়ে তৈরী, আর এই মৌলটির নাম হল "কার্বন"। আশ্চর্যজনকভাবে, আমরা আঁকার বা লেখার কাজে যে পেন্সিলের শীষ(গ্রাফাইট) ব্যবহার করি, তাও কার্বন দিয়ে তৈরী। শুধু পার্থক্য হল, হীরাতে কার্বন সাজানো থাকে একভাবে আর গ্রাফাইটে ভিন্নভাবে। সত্যিকার অর্থে এই উদাহরণগুলো মৌলের পুরোপুরি নিখুঁত উদাহরণ নয়; কারন প্রায় সবসময়ই এই মৌলগুলোর মধ্যে কিছু না কিছু ভেজাল মিশে থাকে। অধিকাংশ মৌলই একটি আরেকটির সাথে শক্তিশালী "রাসায়নিক বন্ধন" দিয়ে শক্তভাবে আঁটকে থাকে, তাই মৌলগুলোকে বিশুদ্ধ করতে একটা আরেকটা থেকে আলাদা করতে হয়। কিছু কিছু মৌল শুধু তাপ অথবা বিদ্যুত দিয়েই সহজে আলাদা করা যায়। প্রাচীন মানুষেরা লোহা মৌলটিকে বিশুদ্ধ করার নিয়ম জানত। তারা মাটি খুঁড়ে পাওয়া লোহার আকরিকগুলো কে কাঠ পুড়িয়ে যে কাঠকয়লা পাওয়া যায় তার সাথে তাপ দিয়ে(গরম করে) লোহা বিশুদ্ধ করত। যে বস্তুটির মধ্যে লোহা ছিল, তা আসলে দুটি মৌল লোহা আর অক্সিজেন দিয়ে তৈরি একটা "যৌগ"। এই যৌগটিতে কাঠকয়লার সাথে তাপ দিয়ে অক্সিজেন কে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস হিসেবে আলাদা করে নেওয়া হত, আর লোহা অবশিষ্ট থাকত। সাধারণ খাবার লবণকে খুব বেশি তাপমাত্রায় গলিয়ে এর মধ্যে দিয়ে বিদ্যুত প্রবাহ করলে সোডিয়াম আর ক্লোরিন মৌল দুটি আলাদা হয়ে যায়। আর লবণটিকে বলা হয় সোডিয়াম আর ক্লোরিন এর "যৌগ"। এর বৈজ্ঞানিক নাম হল সোডিয়াম ক্লোরাইড। যে সব গ্যাস এক একটা মৌল, তাদেরকে বলা হয় মৌলিক গ্যাস। আমাদের চারপাশে যে বায়ু আছে তা বিভিন্ন মৌলের একটা অন্যতম উৎস। বায়ুতে মৌলিক গ্যাসগুলো মিশ্রিত অবস্থায় থাকে। এছাড়া আরও কিছু গ্যাস আছে যেগুলো আসলে মৌল নয়, বরং যৌগ। রসায়নের খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু জিনিষ যেমনঃ অণু, পরমাণু, ইলেকট্রন, নিউক্লিয়াস ইত্যাদির নাম হয়ত তুমি শুনেছ। তুমি নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছ, এই বিষয়গুলির কোনটিরই নাম উচ্চারণ না করেই মৌল নিয়ে এতগুলো আলোচনা হয়ে গেছে! আসলে এখন থেকে মাত্র ১৫০ বছর আগেও রসায়নবিদরা এই বিষয়গুলো নিয়ে খুব বেশি কিছু জানতেন না; যদিও তাঁরা মৌল আর যৌগের পার্থক্যের ব্যাপারে বুঝতে পেরেছিলেন। বর্তমানে আমরা বিশেষ অণুবীক্ষণযন্ত্র ব্যবহার করে পরমাণু দেখতে পারি। বিশেষ অণুবীক্ষণযন্ত্র একটা ক্ষুদ্র জিনিসকে সাধারণ অণুবীক্ষণযন্ত্রের তুলনায় লক্ষগুণ বড় করে দেখাতে পারে। স্ক্যানিং ইলেকট্রন অণুবীক্ষণযন্ত্রের নিচে পরমাণু রাখলে আমরা এর ত্রিমাত্রিক(থ্রি-ডি) ছবি দেখতে পাই, যা দেখতে একটা ঝাপসা বলের মত মনে হয়। কেন বিভিন্ন ধরনের মৌল পাওয়া যায় আর কেনই বা মৌলগুলো ভিন্ন ভিন্ন যৌগ গঠন করে? এই বিষয়গুলো পরমাণু এর ধারণা থেকে ব্যাখ্যা করা যায়। পরমাণু মৌলগুলোর পর্যায় সারণি সম্পর্কেও ব্যাখ্যা করে, যদিও পর্যায় সারণির অধিকাংশই ডোবেরিনার আর মেন্ডেলিভের মত অনেক আগের রসায়নবিদরা তৈরী করে গেছেন(চতুর্থ অধ্যায় দেখ)। কেন মাত্র ৮১টি মৌলের পরমাণুই আজীবন টিকে থাকবে তার ব্যাখ্যাও পরমাণুর ধারনা থেকে জানা যায়। ভিন্ন ভিন্ন মৌলগুলোকে তাদের বৈশিষ্ট্য অনুসারে ক্রমান্বয়ে সাজিয়ে একটা ছক তৈরী করা হয়েছে, যাকে বলা হয় মৌলসমূহের পর্যায় সারণী]]। এই সারণীর অধিকাংশ অনেক বছর আগেই তৈরী হয়েছে। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা প্রায় ৯০টি মৌল চিহ্নিত করতে পেরেছেন, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে তৈরী হয়। আরও প্রায় ২৫টি মৌল আছে যেগুলো বিজ্ঞানীরা তৈরী করতে পারেন। | text উইকিবইয়ের খেলাঘর পাতায় আপনাকে স্বাগত। এই পাতাটি উইকিবইয়ে সম্পাদনামূলক বিবিধ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য উন্মুক্ত। এই পাতাটি ব্যবহার তথা সম্পাদনার জন্য fullurl FULLPAGENAME action=edit এখানে ক্লিক করুন অথবা ওপরে ডান পাশে থাকা ‘সম্পাদনা’ লিংকে ক্লিক করুন। এরপর আপনার পরীক্ষাটি করুন, এবং সম্পাদনা বাক্সের নিচে থাকা ‘সংরক্ষণ’ বোতামে ক্লিক করার মাধ্যমে তা সংরক্ষণ করুন। আপনার সম্পাদনাটি অবিলম্বে প্রদর্শিত হবে। মনে রাখবেন যে আপনার সম্পাদনা স্থায়ীভাবে থাকবে না। অব্যবহৃত অবস্থায় থাকলে এই পাতাটি নির্দিষ্ট সময় পর পরিস্কার করা হয়। তাছাড়া অন্য ব্যবহারকারীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা দ্বারাও আপনার সম্পাদনাটি প্রতিস্থাপিত হতে পারে। অনুগ্রহপূর্বক এই পাতায় কপিরাইটকৃত লেখা, ধ্বংসাত্মক বা ব্যক্তিগত তথ্যাদি প্রদান করা থেকে বিরত থাকবেন। বাংলা ভাষা দক্ষিণ এশিয়ার পূর্বপ্রান্তের একটি ইন্দো-আর্য ভাষা। সংস্কৃত, পালি ও প্রাকৃত ভাষার মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে। বাংলা দক্ষিণ এশিয়ার পূর্বে অবস্থিত বঙ্গ বা বাংলা নামক অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষা। প্রায় ২৬ কোটি মানুষের মাতৃভাষা বাংলা বিশ্বের বহুল প্রচলিত ভাষাগুলোর মধ্যে একটি (ভাষাভাষীর সংখ্যানুসারে এর অবস্থান চতুর্থ থেকে সপ্তমের মধ্যে)। বাংলা বাংলাদেশের প্রধান ভাষা; ভারতে বাংলা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কথিত ভাষা। অসমীয়া ও বাংলা ভৌগলিকভাবে সবচেয়ে পূর্বে অবস্থিত ইন্দো-ইরানীয় ভাষা। এই বইটিতে ব্যবহৃত বাংলা শব্দ, বাক্যাংশ, ধারা এবং বাক্যগুলির উদাহরণগুলি সাধারণত তিনটি লিখিত আকারে এক সাথে উপস্থাপিত হয়: একটি বাংলা স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে, ল্যাটিন ব্যবহার করে অনূদিত সংস্করণ এবং একটি ইংরেজি অনুবাদ। আইপিএ ব্যবহার করে একটি লিখিত লিপি, পাশাপাশি রেকর্ডকৃত অডিও নমুনাও ব্যবহার করা হচ্ছে। যদিও আমি উইকিপিডিয়ার একজন সক্রিয় অবদানকারী নই কিন্তু আমি উইকিপিডিয়া অনেক ভালোবাসি। ২০১০ সাল থেকে আমি একজন উইকিপিডিয়ান হয়েছি এবং ইংরেজি ও বাংলা উইকিপিডিয়ার অবদান রেখে চলেছি। আমার মাতৃভাষা বাংলা এবং দ্বিতীয় ভাষা ইংরেজি। আমি হিন্দি এবং ফরাসি ভাষা]]য়ও কথা বলতে পারি। আমি অসমিয়া ওড়িয়া গ্রিক এবং রাশিয়ান]]ও বুঝতে পারি। [[ব্যবহারকারী_পাতা]]র মাধ্যমে আমার সাথে যোগাযোগ করুন - কিছু স্থান যেখানে আপনি সহজে আমার সম্পর্কে জানতে পারেন - ফরাসি একটি রোমানীয় ভাষা। ফ্রান্স ছাড়াও সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, মোনাকো, কানাডা, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, এবং আরও বেশকিছু দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফরাসি ভাষার প্রচলন রয়েছে। ফরাসি ভাষা শিক্ষার উইকিবইতে আপনাদের স্বাগত। এ বইটি নিম্নলিখিত অধ্যায় ও উপ-অধ্যায়ে সাজানো হয়েছে। উচ্চারণ: আ বে ছে দে ও এফ জে আস ই জি কা এল এম এন ও পে ক্যু এখ্র এস তে ইউ ভে দব্লুভে ইক্স ইগরেক জেদ default সদ্য শুরু করা বই অন্য একটি মডিউল থেকে কল করে ব্যবহার: তাহলে এখানে text-এর ফলাফল আসবে "১২:৩০, ২৯ এপ্রিল ২০১৫" টেমপ্লেট থেকে কল করে (উপরের মত ফলাফল আসবে): ফটোশপ হচ্ছে চিত্র সম্পাদনা করার একটি বিশ্ববিখ্যাত সফটওয়্যার।এর মাধ্যমে আমরা ছবির বিভিন্ন আকার দান করতেপারি প্রাচীন সংস্কৃতিতে আকাশের বস্তুসমূহকে দেবতা এবং পবিত্র আত্মার সত্তা দ্বারা চিহ্নিত করা হতো। আর যেহেতু প্রাচীন বিশ্বাস মতে দেবতারা প্রাকৃতিক পরিবর্তন ঘটাতেন তাই এটিই সাধারণ বিশ্বাস ছিল যে আকাশে অবস্থিত বস্তুসমূহের আপেক্ষিক অবস্থানের পরিবর্তনের কারণেই বৃষ্টি, খরা, ঋতু এবং জোয়ারের মত ঘটনাসমূহ ঘটে থাকে। এটি সাধারণ্য প্রচলিত ছিল যে সবচেয়ে দক্ষ পেশাদার জ্যোতির্বিদরা হলেন ধর্মগুরু (যেমন, ম্যাগি) এবং তারা যেভাবে স্বর্গের ব্যাখ্যা করতেন তাকে অলৌকিক বলে মনে করা হতো। সুতরাং জ্যোতির্বিজ্ঞানের প্রাচীন ইতিহাসকে বলা যায় জ্যোতিষ শাস্ত্রের ইতিহাস। জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত যেসকল প্রাচীন স্থাপত্য পাওয়া যায় (যেমন: স্টোনহেঞ্জ) তার সবগুলো যে একইসাথে জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণাগার এবং ধর্মীয় উপাসনালয়ের কাজ করতো তা বলাই বাহুল্য। পৃথিবীর বর্ষপঞ্জিসমূহ তৈরি করা হয়েছিলো সূর্য এবং চন্দ্রের আচরণের উপর ভিত্তি করে। এদের আচরণের মাধ্যমেই যে দিন, মাস এবং বছরের আবর্তন ঘটে তা আমরা আজ ভাল করেই জানি। এই বর্ষপঞ্জিসমূহ কৃষিকাজে প্রভূত সহযোগিতা করতো, কারণ ফসলের ভালো ফলন নির্ভর করে বছরের ঠিক সময়ে এটি লাগানো হলো কি-না তার উপর। তাই কৃষির ইতিহাস শুরুর পরপরই এর প্রয়োজন দেখা দিয়েছিলো। সবচেয়ে পুরনো আধুনিক বর্ষপঞ্জি তৈরি হয়েছে রোমান বর্ষপঞ্জির উপর নির্ভর করে। রোমানরা এক বছরকে বার মাসে এবং প্রত্যেক মাসকে ত্রিশ অথবা একত্রিশ দিনে বিভক্ত করেছিলো। ৪৬ খৃস্টপূর্বাব্দে জুলিয়াস সিজার বর্ষপঞ্জিতে সংস্কার আনে এবং এর সাথে অধিবর্ষ যোগ করে। পশ্চিমা জ্যোতির্বিজ্ঞানের সূচনা ঘটে মেসোপটেমিয়ায়। মেসোপটেমিয়া শব্দটির অর্থ "নদীসমূহের মধ্যবর্তী ভূমিসমূহ"। এই অঞ্চলটি টাইগ্রিস এবং ইউফ্রেটিস নামক দুইটি নদীর মাঝে অবস্থিত ছিল। এই অঞ্চলেই সুমের, অ্যাসিরিয়া এবং ব্যাবিলনিয়ার মত সুপ্রাচীন সম্রাজ্যসমূহ গড়ে উঠেছিলো। খৃস্টপূর্ব প্রায় ৩৫০০ ৩০০০ অব্দে সুমেরীয়রা কীলকাকার নামে একধরণের লিখন পদ্ধতি তৈরি করেছিলো। এই সুমেরীয়রা খুব মৌলিক কিছু জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক কাজ করেছিলো। এই কাজগুলো খুব বেশি না হলেও এগুলো ব্যাবিলনীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। সুমেরীয়রা নাক্ষত্রিক ধর্মতত্ত্বের (ভৌতিক ধর্মতত্ত্ব নামেও পরিচিত) গোড়াপত্তন করে। এই ধর্মতত্ত্ব মেসোপটেমীয় পুরাণ এবং ধর্মে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। এছাড়া ষাটভিত্তিক একধরণের সংখ্যাপদ্ধতি ব্যবহার করতো যা তাদেরকে খুব বড় বা ছোট সংখ্যাসমূহ উপস্থাপনের কাজে সহযোগিতা করতো। তারাই প্রথম একটি বৃত্তকে ৩৬০ ডিগ্রীতে ভাগ করে এবং তার প্রতিটিকে ৬০ মিনিটে ভাগ করে। বর্তমানকালে চিরায়ত উৎসসমূহ নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে যেয়ে আমরা প্রায়ই ক্যালডিয়ান (Chaldeans) শব্দটি ব্যবহার করি। এই শব্দটি মেসোপটেমিয়ার জ্যোতির্বিদদের বুঝাতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে যারা মূলত জ্যোতিষ শাস্ত্রের চর্চা করতো এবং ধর্মীয় অলৌকিকত্ব প্রদর্শন করে বেড়াতো। এজন্যে ক্যালডিয়ান শব্দটির আরেক অর্থ হচ্ছে: জ্যোতির্বেত্তা বা ভবিষ্যৎ বক্তা। প্রাচীন সংস্কৃতিতে আকাশের বস্তুসমূহকে দেবতা এবং পবিত্র আত্মার সত্তা দ্বারা চিহ্নিত করা হতো। আর যেহেতু প্রাচীন বিশ্বাস মতে দেবতারা প্রাকৃতিক পরিবর্তন ঘটাতেন তাই এটিই সাধারণ বিশ্বাস ছিল যে আকাশে অবস্থিত বস্তুসমূহের আপেক্ষিক অবস্থানের পরিবর্তনের কারণেই বৃষ্টি, খরা, ঋতু এবং জোয়ারের মত ঘটনাসমূহ ঘটে থাকে। এটি সাধারণ্য প্রচলিত ছিল যে সবচেয়ে দক্ষ পেশাদার জ্যোতির্বিদরা হলেন ধর্মগুরু (যেমন, ম্যাগি) এবং তারা যেভাবে স্বর্গের ব্যাখ্যা করতেন তাকে অলৌকিক বলে মনে করা হতো। সুতরাং জ্যোতির্বিজ্ঞানের প্রাচীন ইতিহাসকে বলা যায় জ্যোতিষ শাস্ত্রের ইতিহাস। জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত যেসকল প্রাচীন স্থাপত্য পাওয়া যায় (যেমন: স্টোনহেঞ্জ) তার সবগুলো যে একইসাথে জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণাগার এবং ধর্মীয় উপাসনালয়ের কাজ করতো তা বলাই বাহুল্য। পৃথিবীর বর্ষপঞ্জিসমূহ তৈরি করা হয়েছিলো সূর্য এবং চন্দ্রের আচরণের উপর ভিত্তি করে। এদের আচরণের মাধ্যমেই যে দিন, মাস এবং বছরের আবর্তন ঘটে তা আমরা আজ ভাল করেই জানি। এই বর্ষপঞ্জিসমূহ কৃষিকাজে প্রভূত সহযোগিতা করতো, কারণ ফসলের ভালো ফলন নির্ভর করে বছরের ঠিক সময়ে এটি লাগানো হলো কি-না তার উপর। তাই কৃষির ইতিহাস শুরুর পরপরই এর প্রয়োজন দেখা দিয়েছিলো। সবচেয়ে পুরনো আধুনিক বর্ষপঞ্জি তৈরি হয়েছে রোমান বর্ষপঞ্জির উপর নির্ভর করে। রোমানরা এক বছরকে বার মাসে এবং প্রত্যেক মাসকে ত্রিশ অথবা একত্রিশ দিনে বিভক্ত করেছিলো। ৪৬ খৃস্টপূর্বাব্দে জুলিয়াস সিজার বর্ষপঞ্জিতে সংস্কার আনে এবং এর সাথে অধিবর্ষ যোগ করে। পশ্চিমা জ্যোতির্বিজ্ঞানের সূচনা ঘটে মেসোপটেমিয়ায়। মেসোপটেমিয়া শব্দটির অর্থ "নদীসমূহের মধ্যবর্তী ভূমিসমূহ"। এই অঞ্চলটি টাইগ্রিস এবং ইউফ্রেটিস নামক দুইটি নদীর মাঝে অবস্থিত ছিল। এই অঞ্চলেই সুমের, অ্যাসিরিয়া এবং ব্যাবিলনিয়ার মত সুপ্রাচীন সম্রাজ্যসমূহ গড়ে উঠেছিলো। খৃস্টপূর্ব প্রায় ৩৫০০ ৩০০০ অব্দে সুমেরীয়রা কীলকাকার নামে একধরণের লিখন পদ্ধতি তৈরি করেছিলো। এই সুমেরীয়রা খুব মৌলিক কিছু জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক কাজ করেছিলো। এই কাজগুলো খুব বেশি না হলেও এগুলো ব্যাবিলনীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। সুমেরীয়রা নাক্ষত্রিক ধর্মতত্ত্বের (ভৌতিক ধর্মতত্ত্ব নামেও পরিচিত) গোড়াপত্তন করে। এই ধর্মতত্ত্ব মেসোপটেমীয় পুরাণ এবং ধর্মে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। এছাড়া ষাটভিত্তিক একধরণের সংখ্যাপদ্ধতি ব্যবহার করতো যা তাদেরকে খুব বড় বা ছোট সংখ্যাসমূহ উপস্থাপনের কাজে সহযোগিতা করতো। তারাই প্রথম একটি বৃত্তকে ৩৬০ ডিগ্রীতে ভাগ করে এবং তার প্রতিটিকে ৬০ মিনিটে ভাগ করে। বর্তমানকালে চিরায়ত উৎসসমূহ নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে যেয়ে আমরা প্রায়ই ক্যালডিয়ান (Chaldeans) শব্দটি ব্যবহার করি। এই শব্দটি মেসোপটেমিয়ার জ্যোতির্বিদদের বুঝাতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে যারা মূলত জ্যোতিষ শাস্ত্রের চর্চা করতো এবং ধর্মীয় অলৌকিকত্ব প্রদর্শন করে বেড়াতো। এজন্যে ক্যালডিয়ান শব্দটির আরেক অর্থ হচ্ছে: জ্যোতির্বেত্তা বা ভবিষ্যৎ বক্তা। ত্রিকোণমিতি দুটি শাখায় বিভক্ত। যথা ১. সমতলীয় ত্রিকোণমিতি: সমতলের ওপর অঙ্কিত ত্রিভুজ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। ২. গোলকীয় ত্রিকোণমিতি গোলকের ওপর অঙ্কিত ত্রিভুজের বিষয়াদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। গোলকীয় (spherical geometry) বা বৃহত্তরভাবে রীমানীয় জ্যামিতি (উপবৃত্তীয় জ্যামিতি, elliptic geometry তলীয় (গউসীয়) বক্রতা (Gaussian curvature) ধনাত্মক 1) অর্থাৎ বক্রতা ব্যাসার্ধ সর্বদা তলের একটি পাশে থাকে। মহাকর্ষ খুব শক্তিশালী হলে মহাশূণ্য এ ধরণের জ্যামিতি অবলম্বন করে, যা আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদ তত্ত্বে ব্যবহৃত। উপবৃত্তীয় জ্যামিতিতে (যেমন গোলকের উপর আঁকা) ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি ১৮০°। গোলকীয় ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল R² A B C π R² E এখানে E হলো প্ল্যানার ত্রিভুজের degenerate case. এখন,একটি গোলীয় ত্রিভুজের কোণ গুলোর সমষ্টি Π এবং 3Π এর মধ্যে।যদি এর মান ১৮০° অতিক্রম করে তবে তখন একে বর্তুল বাড়তি বলা হয় এবং E দ্বারা প্রকাশ করা হয়। A B ও C এর পার্শ্ব-চাপ দৈর্ঘ্য এর যোগফল এবং 2Π এর মধ্যকার পার্থক্যকে বর্তুল ত্রুটি বলা হয়।একে আবার D দ্বারা প্রকাশ করা হয়। [[গোলকীয় ত্রিভুজ]]ের কোসাইন সূত্র একধরনের উপপাদ্য।এটি গোলকীয় ত্রিভুজ]]ের কোণ এবং পার্শ্বের মধ্যে সম্বন্ধ প্রকাশ করে যা সমতলীয় ক্ষেত্রের কোসাইন সূত্রের অনুরূপ। যেহেতু এটি একটি একক ক্ষেত্র তাই এর বাহু গুলোর দৈর্ঘ্য a b এবং c সাধারণ ভাবেই এর বিপরীত বাহুর মধ্যবর্তী কোণদ্বয়ের সমান হবে।যেই কারনে,C pi/2 math>, এবং \cos(C 0 math> পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুযায়ি, একে কোসাইনের দ্বিতীয় সূত্রও বলা হয়।সুতরাং, যেখানে A এবং B হলো a ও b বাহুদ্বয়ের বিপরীত কোণ। কোসাইন সূত্রের একটি প্রমান নিচে দেখানো হলো, ধরি u v ও w ত্রিভুজটির কোণ গুলির মধ্যবর্তী একক ভেক্টর নির্দেশ করে।তখন কোণ গুলোকে ডট ভেক্টর অনুযায়ী নিম্নরূপে লেখা যায়, সুতরাং কোণ C কে প্রকাশ করা যায় এভাবে, প্রতিদিনই আমাদের নিজেদেরকে উপস্থাপন করতে হয় পরিবারের কাছে,আত্মীয়-স্বজনের কিংবা সমাজের আর সকলের কাছে। কথা-বার্তা, অঙ্গ-ভঙ্গি সবই উপস্থাপনার অংশ। সুদূর অতীতে বিভিন্ন ধরনের ছবি আকিয়ে উপস্থাপন করা হত, আকার-ইঙ্গিতে নিজেদের মনের ভাব আরেক জনের কাছে উপস্থাপন করতো আদিম মানুষ। এখন এর ক্ষেত্র অনেক বেশি প্রশস্ত আরও বেশি ব্যাপক। বিশ্ব নাগরিক হিসেবে উপস্থাপনার ক্ষেত্র এখন বিশ্ব মানের। একটি কমন ভাষার ব্যবহার, বিভিন্ন ট্রেডিশন এগুলো সব কিছুই উপস্থাপনাকে করে আরও সহজ এবং প্রত্যেকের বোধগম্য করার চেষ্টা। কিন্তু, এই উপস্থাপনাতেই আমাদের যত ভয়। অনেকেই মাইক্রোফোনের সামনে কথা বলতে পারি না, দশ জনের মাঝে দাঁড়িয়ে কথা বলতে ভয় পাই।ইন্টারভিউ বোর্ডে নিজেকে তুলে ধরতে পারি না। এই না পারার জন্য মূলতঃ দায়ী হলো চর্চার অভাব। খুব ছোট্ট কিছু বিষয় মেনে চলার মাধ্যমেই সম্ভব নিজেকে খুব সুন্দর করে আর সকলের সামনে তুলে ধরা। উপস্থাপনা একটি শিল্প। কেউ কেউ একটু আধটু উপস্থাপনা করতে করতে সময়ে বেশ দক্ষ হয়ে উঠেন। ঘন্টার পর ঘন্টা দর্শক-শ্রোতাকে মুগ্ধ করে রাখতে পারেন। এটি কোনো মায়াজাল বিস্তারকারী ব্যাপার নয়। যে-কেউ খুব সহজভাবে উপস্থাপনা করতে পারেন। দিনযাপনে যেমন স্বাভাবিকভাবে কথা বলেন ঠিক তেমনভাবে বেশ সহজে উপস্থাপনা চালিয়ে যেতে সক্ষম। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আড্ডা বা আসরে চমৎকার কথা বলে চলেন। আড্ডা জমিয়ে রাখার ক্ষমতা অপরিসীম; কিন্তু মঞ্চে উঠতে ইতস্তত করেন। ভয় পান। মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে বোকা হয়ে তোতলাতে থাকেন। পরবর্তীকালে এই কাজ করতে আর আগ্রহী থাকেন না। অথচ কিছু প্রস্তুতি নিলে যে-কেউ চমৎকার ও আকর্ষণীয় উপস্থাপনা করতে সক্ষম হতে পারেন। বিষয়টি নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক। সাধারণভাবে উপস্থাপনা হলো সুনির্দিষ্ট কোনো উদ্দেশ্য সামনে রেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো তথ্য বা অনুভূতির প্রকাশ। এই তথ্য বা অনুভূতি নানান মাধ্যমের হতে পারে এবং তা একটি ধারানুক্রমের নিয়ম অনুসরণ করে সম্পাদিত হয়। এটি মৌখিক হতে পারে। দর্শনযোগ্য হতে পারে, যেখানে ছবি বা চিত্র বিশ্লেষণমূলক বর্ণনা থাকতে পারে। এছাড়া উপস্থাপনা হতে পারে, লিখিত, সঙ্গীত, আবৃত্তি, অভিনয় অথবা সার্বিকভাবে অডিও-ভিজুয়াল। উপস্থাপনা একইসঙ্গে শোনা ও দেখার বিষয় হলেও বেতারে শুধুমাত্র শোনার বিষয়টি থাকে। মঞ্চ উপস্থাপনার ক্ষেত্রে আপনার সঙ্গে দর্শকশ্রোতার সরাসরি যোগাযোগ ঘটে। আপনি একটু সতর্ক দৃষ্টি রাখলে তাঁদের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া খুব সহজে অনুধাবন করতে পারেন। তাদের ইতিবাচক অবস্থান আপনাকে উৎসাহিত করে তোলে। বিপরীত অবস্থান হতোদ্যম করে দেয়। সেক্ষেত্রে আপনার চলমান উপস্থাপনা আরও খারাপ হয়ে যেতে বাধ্য। যেভাবেই বিশ্লেষণ করা যাক না কেন প্রতিটি উপস্থাপনার ক্ষেত্রে কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকে। এগুলোকে এভাবে বলা যেতে পারে। ১. কোনো ঘটনা, গবেষণা, আবিষ্কার কিংবা অভিজ্ঞতা শেয়ার করা। ২. কোনোকিছুর সেবা প্রদান উপলক্ষ্যে অর্থাৎ সার্ভিস ডেলিভারির বিষয় প্রতিপাদন করা। ৩. কোনোকিছুর প্রতিচ্ছবি তুলে ধরা এবং একইসঙ্গে অঙ্গীকার ব্যক্ত করা। ৪. কোনো পণ্য সম্পর্কে বিক্রয় ও সেবার উপর বিস্তারিত ধারণা প্রদান। ৫. কোনো সংঘ বা দল বা এজেন্সি বা দপ্তর সম্পর্কে প্রতিনিধিত্বমূলক বক্তব্য প্রদান। ৬. কোনো বিশেষ বিশ্বাস ও মনমানসিকতার বিষয়কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু বলা। ৭. কোনো বিশেষ দাবি, সমাধান প্রস্তাব, চিন্তা বা কাজের পথ নির্দেশনার জন্য বক্তব্য প্রদান এবং ৮. কোনো বিনোদনমূলক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মনোজ্ঞ উপস্থাপনা। যেভাবেই বিশ্লেষণ করা যাক না কেন প্রতিটি উপস্থাপনার ক্ষেত্রে কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকে। এগুলোকে এভাবে বলা যেতে পারে। ১. কোনো ঘটনা, গবেষণা, আবিষ্কার কিংবা অভিজ্ঞতা শেয়ার করা। ২. কোনোকিছুর সেবা প্রদান উপলক্ষ্যে অর্থাৎ সার্ভিস ডেলিভারির বিষয় প্রতিপাদন করা। ৩. কোনোকিছুর প্রতিচ্ছবি তুলে ধরা এবং একইসঙ্গে অঙ্গীকার ব্যক্ত করা। ৪. কোনো পণ্য সম্পর্কে বিক্রয় ও সেবার উপর বিস্তারিত ধারণা প্রদান। ৫. কোনো সংঘ বা দল বা এজেন্সি বা দপ্তর সম্পর্কে প্রতিনিধিত্বমূলক বক্তব্য প্রদান। ৬. কোনো বিশেষ বিশ্বাস ও মনমানসিকতার বিষয়কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু বলা। ৭. কোনো বিশেষ দাবি, সমাধান প্রস্তাব, চিন্তা বা কাজের পথ নির্দেশনার জন্য বক্তব্য প্রদান এবং ৮. কোনো বিনোদনমূলক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মনোজ্ঞ উপস্থাপনা। যে-কোনো অনুষ্ঠান আয়োজনের ক্ষেত্রে উপস্থাপকের পূর্বপ্রস্তুতি থাকে। এটি করা থাকলে উপস্থাপনার গুণে প্রোগ্রাম বা অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত ও সফল হয়। উপস্থাপনার সাতদিক বিবেচনায় এনে আমরা যদি নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর প্রতি একটু দৃষ্টি দিই তাহলে উপস্থাপনা সাবলীল হবে এবং যে-কোনো ভঙ্গুরতা এড়ানো সম্ভব। যেমন: ১. নিজের পোশাক ও অন্যান্য বিষয়গুলোর প্রতি যথেষ্ট মনোযোগ দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। কোন ধরনের পোশাক পরবেন, আপনার হাঁটাচলা, নড়াচড়া, কথা বলা সবকিছুতে স্বাচ্ছন্দ্য আছে কি না পরখ করুন। গলা শুকিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলে পানি খেয়ে নিন। অহেতুক উষ্ণতা বা গরমবোধ যাতে না হয় সেদিকে দৃষ্টি দিন। উত্তেজক খাদ্য পরিহার করুন। অতিরিক্ত মেকআপ না নেয়া সবচেয়ে ভালো। আত্মবিশ্বাসী থাকুন। তবে কখনো জ্ঞানীর ভূমিকা নিতে যাবেন না। ২. যে বিষয়ে উপস্থাপনা করবেন সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নিন। যদি অতিরিক্ত গবেষণার আবশ্যক হয় তা সম্পন্ন করুন। সময় সম্পর্কে সচেতন থাকুন অর্থাৎ কতটুকু সময় ধরে কথা বলা দরকার তা ঠিক করুন। এই উপস্থাপনার মাধ্যমে আপনি কি একটি অথবা তারও বেশি বার্তা পৌঁছুতে আগ্রহী? ৩. কারা এই অনুষ্ঠানের দর্শক শ্রোতা হয়ে এসেছেন? কী জন্য এবং কিসের আগ্রহে তাঁরা এসেছেন? সংখ্যায় তাঁরা কত হতে পারে? তাঁরা কি আপনার ভাষা ও কথা সহজভাবে বুঝতে পারেন অর্থাৎ আপনি কি তাঁদের কাছে আপনার বক্তব্য সঠিকভাবে নিয়ে যেতে সক্ষম? ৪. প্রোগ্রাম বা অনুষ্ঠানটি কোথায় আয়োজিত হচ্ছে? সেখানের আসন ব্যবস্থা ও মঞ্চ কেমন? দর্শক-শ্রোতাদের প্রতি আপনার বক্তব্য সঠিকভাবে পৌঁছুনোর সুব্যবস্থা আছে কি না? বিদ্যুৎ ও আনুষঙ্গিক সহযোগগুলো আছে কি না? উপস্থাপনার জন্য প্রয়োজনীয় অডিও-ভিজুয়াল মাধ্যমগুলো সচল বা কর্যকর আছে কি? প্রোগ্রাম বা অনুষ্ঠান ঘোষিত সময়ে আয়োজন করা গেলে দর্শক-শ্রোতাকে বিরক্তির হাত থেকে রক্ষা করে যা একজন উপস্থাপকের জন্য একটি ইতিবাচক সুবিধা। ৫. অনুষ্ঠানের সঙ্গে আপনার উপস্থাপনার বিষয়টি মানানসই আছে কি এবং কিভাবে তা ভেবে দেখা দরকার। দর্শক-শ্রোতা যাতে ক্লান্তি বোধ না করেন তা দৃষ্টিতে রাখা। যদি তেমন হয়ে থাকে তাহলে তাঁদের উজ্জীবিত করার জন্য অনুষ্ঠানের সঙ্গে মিলে যায় এমন বিকল্প উপস্থাপনার প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন। ৬. কিভাবে উপস্থাপনা করছেন? মাইক্রোফোনে? কোনো ওভারহেড প্রজেক্টর বা অন্যকোনো অডিও-ভিজুয়াল ব্যবহার করে থাকলে আগে থেকে তার অপারটিং পদ্ধতি শিখে রাখুন। ৭. দর্শকশ্রোতাদের কাছ থেকে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া প্রত্যাশা করছেন তার একটি আনুমানিক চিত্র মনে মনে আঁকতে পারেন। অথবা তাঁদের মাঝে যে প্রতিক্রিয়া তৈরিতে উপস্থাপনা করছেন তা অনুমান করুন ও উদ্বুদ্ধ হোন। মূলত যিনি উপস্থাপনা করবেন তাকে সবদিক থেকে চিন্তা করে সাবলীল হতে হবে। নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস আনতে হবে। মঞ্চে এমনভাবে দাঁড়ানো যাবে না যাতে আপনাকে বোকা বোকা লাগে আবার খুব বেশি অহংকারি মনে হয়। সাধারণত উপস্থাপনারে ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয় যে, মুখ শুকিয়ে যাচ্ছে, কানে ভোঁ ভোঁ শব্দ শোনা যাচ্ছে, নিজেকে বোকা দেখাচ্ছে বলে ধারণা হতে থাকে, অহেতুক তাড়াহুড়োভাব এবং ভুল হয়ে যায়। সর্বোপরি দর্শকশ্রোতা বিরক্তবোধ করছেন বলে মনে হতে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি নিজের জন্য আত্মবিশ্বাস ফেরাতে এই ব্যবস্থা নিতে পারেন: ১. আপনি যোগ্য এবং দক্ষ বলে উপস্থাপনার কাজটি করতে এসাইন্ড হয়েছেন। ২. দর্শক-শ্রোতা আপনার কথা শুনতে আগ্রহী। ৩. তাঁদের মধ্যে আপনার চেয়ে অনেক জ্ঞানী ও দক্ষ ব্যক্তি থাকলেও আজ তাঁরা আপনার পক্ষে আছেন। ৪. কোনো বিষয়ে মতদ্বৈততার মানে এই নয় যে, তাঁরা আপনাকে আক্রমণ করছেন। আপনি যদি একজন সফল উদ্যোক্তা হতে চান কিংবা পেশাগত জীবনে সফল হতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই একজন ভালো উপস্থাপক হতে হবে। একজন ভালো উপস্থাপক খুব সহজেই তার অধীনস্তদেরকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে। একজন ভালো উপস্থাপক হতে হলে আপনাকে অবশ্যই কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মেনে উপস্থাপনা করতে হবে। আমরা এখন এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো যেগুলো মেনে না চললে আপনার পক্ষে কোন ভাবেই একজন ভালো উপস্থাপক হওয়া সম্ভব নয়। অনেক উপস্থাপক উপস্থাপনা করার সময় খুব বেশি উপদেশ কিংবা খুব তথ্য দিয়ে থাকেন। অতিমাত্রায় উপদেশ কিংবা তথ্য দুটোই আপনার উপস্থাপনাকে লোকজনের কাছে বিরক্তিকর করে তুলবে। অতিরিক্ত উপদেশ কিংবা তথ্য দেয়ার পরিবর্তে আপনি যদি গল্প বলার মাধ্যমে আপনার কাংক্ষিত বিষয় উপস্থাপন করতে পারেন তবে তা লোকের কাছে অনেক বেশি শ্রুতিমধুর হবে। সুতরাং অযথাই উপদেশ দিয়ে আপনার উপস্থাপনাকে একঘেঁয়ে না করে গল্পের মাধ্যমে আপনার উপস্থাপনাকে ফলপ্রসূ করুন। ;শ্রোতাদেরকে আলাদা আলাদা করে ভাবা উপস্থাপনার সময় একটা বিষয় মাথায় রাখবেন। তা হল, আপনার সামনে যে অডিয়েন্স বসে আছে তা কিন্তু অনেকগুলো ব্যাক্তির সমন্বয়। উপস্থাপনা করার সময় সম্পূর্ণ অডিয়েন্সকে একসাথে না ভেবে আলাদা আলাদাভাবে প্রত্যেকটা ব্যাক্তিকে নিয়ে আপনার ভাবতে হবে। প্রত্যেকের মানসিকতাকে উপলব্ধি করেই আপনাকে আপনার বক্তব্য রাখতে হবে। অনেকেই উপস্থাপনাকে খুব বেশি দীর্ঘায়িত করে ফেলেন। দীর্ঘ বক্তব্য সবসময় শ্রোতাদেরকে বিরক্ত করে। উপস্থাপনার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সবচেয়ে কম সময়ের মধ্যে আপনাকে তুলে ধরতে হবে। যদি কম সময়ের মধ্যে আপনি গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় আপনার শ্রোতাদেরকে বুঝাতে সক্ষম হোন তবেই আপনি একজন সেরা উপস্থাপক হবেন। সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী একটা উপস্থাপনা আধা ঘন্টার চেয়ে বেশি হওয়া কোন মতেই ঠিক না। যদি সময় না মেনে উপস্থাপনা করেন তবে শ্রোতাদের কাছে আপনি বিরক্তির পাত্র হবেন। সুতরাং সেরা উপস্থাপক হতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই সময় সচেতন হতে হবে। বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন শিক্ষার্থীরা কোনো বিষয়ের ওপর নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরতে সাহায্য নেয় মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের। অনেক শিক্ষক চক-ডাস্টার-ব্ল্যাকবোর্ড বা মার্কার-হোয়াইটবোর্ডে লেখালেখি বাদ দিয়ে মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে তাদের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দিয়ে থাকেন। এতে শিক্ষার্থীরা খুব সহজে ও অল্প সময়ে অনেক কিছু বুঝতে পারে। অফিস-আদালতে এখন কোনো কর্মচারী তাদের কোম্পানির কোনো প্রজেক্টের বর্ণনা বা কাজের পরিকল্পনার কথা অন্যদের সামনে তুলে ধরার জন্য ব্যবহার করছেন নতুন এ প্রেজেন্টেশন পদ্ধতি। কিন্তু সবার চেয়ে নিজের প্রেজেন্টেশনটি আলাদা ও আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তুলতে পারলে তবেই না প্রেজেন্টেশনের সার্থকতা। প্রেজেন্টেশন এমনভাবে সাজাতে হবে, যাতে করে শ্রোতারা মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে থাকেন পর্দার দিকে এবং কান পেতে শোনেন উপস্থাপকের বক্তব্য। আজকের আলোচনায় কিছু টিপস দেয়া হবে যাতে প্রেজেন্টেশনকে করে তোলা যায় আরও আকর্ষণীয় ও সুন্দর। মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের জন্য কিছু জিনিস থাকাটা জরুরি, তা হচ্ছে- ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কমপিউটার, ওভারহেড প্রজেক্টর, সাদাবোর্ড বা পর্দা, প্রেজেন্টেশন সফটওয়্যার, উপস্থাপকের বানানো স্লাইড। প্রেজেন্টেশনের মান ভালো করার জন্য কিছু কাজ করা দরকার। সেগুলো হচ্ছে- উপস্থাপনার সাথে যারা জড়িত ছিলেন এবং স্টেজ পারফর্মেন্স কে যারা জনপ্রিয় করে গেছেন বা করে চলেছেন তাদের সম্পর্কে জানার জন্য এই বাঙালী উপস্থাপক পরিচিতি। প্রথম পর্বেই আছেন প্রয়াত শ্রদ্ধেয় ফজলে লোহানী স্যার। অন্যতম বাঙালী উপস্থাপক এবং বিশিষ্ট টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ফজলে লোহানী ১৯২৮ সালের ১২ মার্চ সিরাজগঞ্জ জেলার কাউলিয়া গ্রামে এক শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আবু লোহানী ছিলেন প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। মা ফাতেমা লোহানী ছিলেন কলকাতা করপোরেশন স্কুলের শিক্ষিকা।ফজলে লোহানী ছিলেন একাধারে সাংবাদিক, লেখক, টিভি উপস্থাপক ও চলচ্চিত্র প্রযোজক। বড় ভাই ফতেহ লোহানী ছিলেন বিশিষ্ট অভিনেতা, আবৃত্তিকার, চিত্রপরিচালক, সাহিত্যিক, অনুবাদক ও বেতার ব্যক্তিত্ব। ফজলে লোহানী সিরাজগঞ্জ বিএল স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিএসসি পাস করেন। ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে এমএসসি ক্লাসে ভর্তি হলেও চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেননি। ভারত বিভাগের পর তিনি অন্য কয়েকজনের সাথে ঢাকা থেকে সাপ্তাহিক পূর্ববাংলা নামে একটি পত্রিকা প্রকাশের সাথে যুক্ত হন। ১৯৪৯ সালে তার সম্পাদনায় ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয় সাহিত্য ও সংস্কৃতিবিষয়ক মাসিক পত্রিকা অগত্যা। পঞ্চাশের দশকে তিনি ইংল্যান্ড যান এবং লন্ডনের বিবিসি’র ওয়ার্ল্ড সার্ভিসে চাকরি করেন। ষাটের দশকের শেষ দিকে বাংলাদেশে ফিরে এসে ফজলে লোহানী সাংবাদিকতা ও লেখালেখিতে আত্মনিয়োগ করেন। এ সময় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টিতে যোগ দেন এবং মওলানা ভাসানীর সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ টেলিভিশনে শিক্ষা ও বিনোদনমূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপস্থাপনা ও পরিচালনা করে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন। তার পরিচালিত বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘যদি কিছু মনে না করেন’ সে সময়ে দর্শক-শ্রোতা মহলে খুব জনপ্রিয়তা লাভ করে।বাংলাদেশের টিভি রিপোর্টার হিসাবে ফজলে লোহানী মতো প্রতিভার সাক্ষাৎ আর কখনো মিলবে কিনা সন্দেহ আছে। ‘‘যদি কিছু মনে না করেন’’ এই শিরোনামে প্রতি মাসে পাক্ষিক দুটি টিভি রিপোর্টিং দেখার জন্য লক্ষ লক্ষ টিভি দর্শক বিপুল আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করতো। ভয়েস অব আমেরিকা ও রয়টারের জগৎ বিখ্যাত টিভি রিপোর্টারদের সমকক্ষ ফজলে লোহানী অপূর্ব ভঙ্গিমায় টিভি পর্দায় হাজির হয়ে দর্শকবৃন্দের বিপুল করতালির মধ্যে কখনো হাসি আনন্দ, কখনো বেদনা ভারাক্রামত্ম টিভি রিপোর্টিং এর মাধ্যমে দর্শকদের মুগ্ধ করে রাখতেন। সেই আশির দশকের গোড়ার দিকে বাংলাদেশে টিভি রিপোর্টিং এর প্রবর্তন ঘটানোর মতো যুগান্তকারী কাজ তিনি করেছেন। এসিড-নিক্ষেপের ভয়াবহতা নিয়ে সচেতনতার শুরুটা তাঁর হাত ধরেই। লেখক হিসেবেও তিনি অনেক সুনামের অধিকারী ছিলেন। সর্বশেষ ফজলে লোহানী পেনশন নামে একটি সৃজনশীল চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন। উল্লেখ করার বিষয় হলো বিবিসির “ইউ আস্ক ফর ইট” নামে একটি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের অনুকরণে প্রয়াত ফজলে লোহানী বিটিভির জন্য “যদি কিছু মনে না করেন” নামে ঐ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানটি করতেন। সে সময় হানিফ সংকেত ছিলেন একজন কৌতুকাভিনেতা এবং যদি কিছু মনে না করেন অনুষ্ঠানে তিনি ফজলে লোহানীর সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। ফজলে লোহানী প্রয়াত হওয়ার পর তিনি এখনকার সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ম্যাগাজিন “ইত্যাদি” অনুষ্ঠানটি শুরু করেন। ৩০ অক্টোবর ১৯৮৫ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৫৮ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বাংলাদেশে টেলিভিশনের সূচনালগ্ন থেকে মনস্বী, রুচিমান ও বিনোদন-সক্ষম ব্যক্তিত্ব হিসেবে আবির্ভুত হন আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। টেলিভিশনের বিনোদন ও শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের উপস্থাপনায় তিনি পথিকৃৎ ও অন্যতম সফল ব্যক্তিত্ব। টিভি-উপস্থাপনায় জড়িত হওয়ার প্রসঙ্গে তিনি বলেন ১৯৬৫ সালের জানুয়ারি মাস। হঠাৎ একদিন মুস্তফা মনোয়ার আর জামান আলী খান (পাকিস্তান টেলিভিশনের কর্মকর্তা আমার ইন্টারমিডিয়েট টেকনিক্যাল কলেজের (বিজ্ঞান কলেজ) হোস্টেলের কক্ষে এসে হাজির। তাদের অনুরোধ কবি জসীমউদ্দীনের সাক্ষাৎকার নিতে হবে। রাজি হয়ে গেলাম। টিভিতে সেই আমার প্রথম আসা। পরবর্তীকালে কুইজ প্রোগ্রাম, শিশুদের প্রোগ্রাম, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের উপস্থাপনার ভেতর দিয়ে টিভির সঙ্গে ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়েছি। তবে ১৯৭৩ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত টিভির সাথে পুরোপুরি জড়িত ছিলাম।' একটি সাক্ষাৎকারে জানতে চাওয়া হয়েছিল, একজন উপস্থাপকের কী কী গুণ আবশ্যক বলে মনে করেন? তিনি উত্তরে বলেছিলেন উপস্থাপক ঠিক ঘোষক নন, উপস্থাপনা হল উজ্জ্বল উৎকর্ষময় ব্যক্তিত্বের একধরনের বর্ণোজ্জ্বল প্রকাশ। শুধুমাত্র প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কেউ ভালো উপস্থাপক হতে পারে না। এটাকে দক্ষতা ভাবলে ভুল হবে। একজন উপস্থাপকের ব্যক্তিত্ব হতে হবে রুচিশীল, সপ্রাণ, সপ্রতিভ, হাস্যময় ও বুদ্ধিদীপ্ত। তাঁর স্বভাবের মধ্যে একধরনের সারল্য থাকতে হবে; যা দিয়ে তিনি দর্শকদের আপন করে নেবেন। মনে রাখতে হবে যিনি দর্শকদের ড্রইংরুমে গিয়ে তাদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ কথা বলেন, তাঁকে কোনোমতেই কৃত্রিম বা আড়ষ্ট হলে চলবে না। এই জিনিসগুলো প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শেখানো কঠিন। খানিকটা জন্মগতভাবে, খানিকটা শিক্ষা, রুচি ও ব্যক্তিত্বের উৎকর্ষ থেকেই একজন উপস্থাপক এগুলো পেতে পারেন। অবশ্য অনেক জিনিশ, যেমন উচ্চারণ, উপস্থাপনার বিভিন্ন কৌশল, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা এমনি আরও অনেক কিছু প্রশিক্ষণ থেকে পাওয়া যেতে পারে।' উপস্থাপক হিসেবে আপনার দর্শকদের কাছে এত গ্রহণযোগ্য হওয়ার কারণ কী? প্রশ্নের উত্তরে বললেন আমি যখন ক্লাসের ছাত্রদের পড়াই তখন আমার মনের কথাগুলো এমনভাবে বলার চেষ্টা করি, যাতে ক্লাসের সবচেয়ে মধোহীন এবং বোকা ছাত্রটিও তা বুঝতে পারে। আমি প্রাণপণে চেষ্টা করি কতটা সহজে, স্বচ্ছন্দে ও হাস্যপরিহাসের মধ্যদিয়ে সরল ভাষায় তার হৃদয়ের কাছে পৌছানো যায়। এতে সাধারণ ছেলেরাও যেমন আমার কথা বুঝতে পারবে তেমনি ভালো ছেলেদের বোঝার পথেও কোনো বাধা থাকবে না। টেলিভিশনেও আমি অমনটাই করি। দর্শকদের কাছে গভীর কিছু হুলে ধরতে চাইলেও তার উপস্থাপনা করি রম্য উপভোগ্য ও সহজ ভঙ্গিতে। আমার বলার বিষয় যতই গভীর হোক-না কেন, আমি প্রাণপণে চেষ্টা করি, যাতে সবচেয়ে সাধারণ দর্শকটিও তা বুঝতে পারে। এর ফলে লাভ হয় দুটো। সাধারণ দর্শকের কাছেও আমার বক্তব্য কমবেশি পৌছে যায়। আর বুদ্ধিমান, শিক্ষিত দর্শকেরা তো নিজগুণেই তা বুঝে নিতে পারেন।' আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। এখানে উল্লেখযোগ্য কিছু পুরস্কারের কথা তুলে ধরা হলো ১৯৭৭ সালে পেয়েছেন 'জাতীয় টেলিভিশন পুরস্কার ১৯৯৮ সালে পেয়েছেন মাহবুব উল্লাহ ট্রাস্ট পুরস্কার; ১৯৯৯ সালে পান রোটারি সিড পুরস্কার; ২০০০ সালে পান বাংলাদেশ বুক ক্লাব পুরস্কার। ২০০৪ সালে পেয়েছেন র‌্যামন ম্যাগস্যাসে পুরস্কার, ২০০৫ সালে পেয়েছেন একুশে পদক-২০০৫ এবং ২০০৮ সালে অর্জন করেন পরিবেশ পদক-২০০৮। ১) আপনার বক্তব্যের বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। ২) বক্তব্যের বিষয় অনুযায়ী একটি ভালো স্ক্রিপ্ট তৈরি করুন। ৩) স্বাভাবিকভাবে আসা স্নায়বিক দুর্বলতাকে রিলাক্সেশানে পরিণত করে নিন। ৪) পাবলিকলি বক্তব্য প্রদানের সময় হঠাৎ মনে আসা কোন পয়েন্ট/কোট নিয়ে কথা বলবেন না। ৫) নিজের স্নায়বিক দুর্বলতার জন্য অ্যাপোলজি জানানোর দরকার নেই। আপনার শ্রোতারা হয়তো সেটি লক্ষ্যই করেনি। ৬) বক্তব্য উপস্থাপনের সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন না। ৭)উপস্থাপকের বাচনভঙ্গি ও শ্রোতাদের সাথে মিথষ্ক্রিয়া ভালো হতে হবে। ৮)বলা বা উপস্থাপনের জন্য কয়েকটি বিষয় আয়ত্তে আনা জরুরি: তথ্যগুপ্তিবিদ্যা/তথ্যগুপ্তিবিদ্যা এবং রিসালা ফী ইসতিখরাজ আল মুয়াম্মা]] আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল-কিন্দি (আরবি: أبو يوسف يعقوب بن إسحاق الكندي‎‎ ৮০১ ৮৭৩) প্রখ্যাত আরব পণ্ডিত। পাশ্চাত্য বিশ্বে তিনি লাতিনিকৃত "আলকিন্ডাস Alkindus) নামে পরিচিত। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, বিজ্ঞানী, জ্যোতিষী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ, রসায়নবিদ, যুক্তিবিদ, গণিতজ্ঞ, সঙ্গীতজ্ঞ, পদার্থবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী এবং আবহবিজ্ঞানী। মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দার্শনিকদের মধ্যে তিনিই প্রথম। তাই তাকে মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক বলা যায়। তার অনেক অর্জনের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ছিল গ্রিক এবং হেলেনীয় দর্শনকে আরব জগতে পরিচিত করে তোলা। এছাড়া বিজ্ঞানের অনেকগুলো শাখায় তিনি অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছেন। আল-কিন্দি কিন্দা গোষ্ঠীর লোক। তার জন্ম কুফা নগরীতে এবং এখানেই শিক্ষা জীবন অতিবাহিত করেছেন। এরপর উচ্চশিক্ষার জন্য বাগদাদ যান। বাইতুল হিকমায় তার বিশেষ গুরুত্ব ছিল। আব্বাসীয় বংশের খলিফারা তাকে গ্রিক বিজ্ঞান ও দর্শন গ্রন্থসমূহ আরবিতে অনুবাদের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মুসলিমরা এই গ্রিক ও হেলেনীয় দর্শনকে "প্রাচীনের দর্শন" নামে অভিহিত করতো। প্রাচীনের দর্শন নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আল-কিন্দি নিজস্ব দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিক ধারণা প্রতিষ্ঠিত করেন। এই জ্ঞানই তাকে ইসলামী নীতিবিদ্যা থেকে অধিবিদ্যা এবং ইসলামী গণিত থেকে ঔষধবিজ্ঞানের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মৌলিক গ্রন্থ ও ভাষ্য রচনায় অনুপ্রাণিত করেছিল। আল-কিন্দিই প্রথম ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিকে মুসলিম ও খ্রিস্টান বিশ্বে পরিচিত করে তোলেন। ক্রিপ্টোলজি ও ক্রিপ্ট্যানালাইসিসে তার বিশেষ আগ্রহ ছিল, গুপ্ত সংকেতের মর্ম উদ্ধারের জন্য কয়েকটি নতুন গাণিতিক পদ্ধতিও আবিষ্কার করেছিলেন যার মধ্যে কম্পাঙ্ক বিশ্লেষণ পদ্ধতি উল্লেখয়োগ্য। গণিত ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের জ্ঞানকে ব্যবহার করে ডাক্তারদের জন্য একটি স্কেল নির্ধারণ করেছিলেন। এই স্কেল দিয়ে ডাক্তাররা তাদের প্রস্তাবিত ঔষুধের কার্যকারিতা পরিমাপ করতে পারতো। এছাড়া তিনিই প্রথম সঙ্গীত থেরাপি পরীক্ষা করে দেখেছিলেন। আল-কিন্দির দর্শনের প্রধান বিষয় ছিল মূলধারার ইসলামী ধর্মতত্ত্বের সাথে সার সংযোগ। অনেক ইসলামী চিন্তাবিদের মত তিনিও ধর্মতত্ত্বের সাথে দর্শনের সম্পর্ক নির্ণয়ের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্দির অনেক রচনাতেই ধর্মতত্ত্বের মৌলিক বিষয়ের দেখা মিলে। যেমন, আল্লাহ্‌র প্রকৃতি, আত্মা এবং ভবিষ্যদ্বাণী। মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের কাছে দর্শনের গুরুত্ব তুলে ধরার ক্ষেত্রে তার কাজ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হলেও তার নিজস্ব দার্শনিক চিন্তায় মৌলিকত্ব খুব বেশি ছিল না। আল-ফারাবি নামক আরেকজন মুসলিম দার্শনিকের মতবাদ তার দার্শনিক ধারাকে অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছে। তার উপর বর্তমান যুগে পরীক্ষা করার মত তার খুব কম লেখাই অবশিষ্ট আছে। তার পরও কিন্দিকে আরব ইতিহাসের অন্যতম সেরা দার্শনিকের মর্যাদা দেয়া হয়। আর এ কারণেই তাকে অনেকে সরাসরি "দ্য আরব ফিলোসফার" নামে ডাকেন। ঐতিহাসিকভাবে লিপিবদ্ধ গুপ্তলিখনের প্রথম উদাহরণটি আমরা পাই প্রাচীন মিশরে, আজ থেকে প্রায় চার হাজার বছর পূর্বে। মিশরে তখন দ্বাদশ রাজবংশের সম্রাট দ্বিতীয় আমেনেমহেতের শাসনামল, তার অধীনে উচ্চ মিশরের মেনেত খুফু নগরীর প্রশাসক ছিলেন দ্বিতীয় খনুমহোতেপ। মৃত্যুর পূর্বে নিজের বংশলতিকা, সমরাভিযান ও অর্জনসমূহ চুনাপাথরের পাহাড়চূড়ায় উৎকীর্ণ করে যান খনুমহোতেপ। সমাধিলিপির বিশ্লেষণে রহস্যজনকভাবে পরিলক্ষিত হয়, বর্ণনার শেষাংশে এসে হায়ারোগ্লিফের চিহ্নগুলো বিভিন্ন জায়গায় পাল্টে দিয়েছে খনুমহোতেপের সুবর্ণিকগণ, সুপরিচিত চিহ্নের পরিবর্তে কম প্রচলিত চিহ্ন ব্যবহার করেছে, লঙ্ঘন করেছে ব্যাকরণবিধির। সুবর্ণিকগণ কেন কাজটি করেছিলেন, আজ আর সঠিকভাবে জানা যায় না, তবে কোনো কোনো বিশেষজ্ঞের মতে, খনুমহোতেপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াসংক্রান্ত বিশেষ এ অনুচ্ছেদটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে পাল্টে দেয়া হয়েছে যাতে জনসাধারণের কাছে তা অস্পষ্ট থেকে যায়। ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মেসোপটেমীয় একটি কীলকলিখন (cuneiform)-ফলকে তথ্যগুপ্তিকরণের (encryption) আরও উৎকর্ষতার প্রমাণ পাওয়া যায়। দজলা নদীর তীরে আবিষ্কৃত ৩ ইঞ্চি x ২ ইঞ্চি মাপের এ ফলকটিতে তৈজসপত্র উজ্জ্বলকরণের একটি সূত্র লুকিয়ে রাখা হয় গুপ্তসংকেতের মাধ্যমে। সূত্রটিতে এমন সব চিহ্ন ব্যবহার করা হয়েছিল বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে যার রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন অর্থ। ৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, হিব্রু লেখকগণ নবী ইয়াহইয়া'র বাইবেল গ্রন্থটির অনুলিপি তৈরিতে বর্ণপ্রতিস্থাপন ধরণের এক গুপ্তলিখনপ্রণালী (cipher) অবলম্বন করেন, যা আজকে আতবাশ (atbash) নামে পরিচিত। তথ্যগুপ্তিকরণের গ্রিক উদাহরণ আমরা পাই হেলেকারন্যাসিসের হিরোডিটাস রচিত ইতিহাস গ্রন্থটিতে, যাতে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকে সংঘটিত গ্রিস ও পারস্যের যুদ্ধবিবাদের ঘটনা বর্ণনা করেন তিনি। পারস্যরাজ জেরেক্স (Xerxes) গ্রিকদের উপর অতর্কিত আক্রমণের জন্য সৈন্যসামন্ত জড়ো করতে থাকেন গোপনে। ঘটনাক্রমে সেসময় পারস্যদেশেই নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছিল ডিমেরাটাস নামে এক গ্রিক। দেশের জনগণ ডিমেরাটাসকে বিতাড়িত করলেও মাতৃভূমির বিপদে উদাসীন থাকতে পারল না সে, কাঠের ফলকে বিপদের কথা বর্ণনা করে তার উপর মোমের প্রলেপ দিয়ে পাঠিয়ে দিল গ্রিসে। পারস্যদেশের চৌকিগুলোতে পাহারাদারগণ সবরকমের তল্লাশি চালিয়ে গেলেও নিরীহ কাঠের ফলকটি তাদের হাত দিয়েই বেরিয়ে চলে গেল গ্রিসে। অভিযানের শুরুতেই সম্রাট জেরেক্সই উল্টো অতর্কিত গ্রিক আক্রমণের মুখোমুখি হয়ে পরাস্ত হন। হিরোডিটাস আরেকটি ঘটনার বর্ণনা করেন: মাইলেটাস নগরীর স্বৈরশাসক হিসটিয়াইয়ুস তার জামাতা ও উপদেষ্টা অ্যারিস্টাগোরাসকে একটি গোপন সংবাদ প্রেরণের ইচ্ছা পোষণ করেন। এ উদ্দেশ্যে হিসটিয়াইয়ুস তার এক চাকরের মস্তিষ্ক মুণ্ডন করে তাতে সংবাদটি লিখে রাখেন, এবং বেশ কিছুদিন পর চাকরের চুল গজালে তাকে পাঠিয়ে দেন অ্যারিস্টাগোরাসের কাছে। চাকরের চুল পুনরায় মুণ্ডন করে গুপ্তলিপিটি উদ্ধার করেন অ্যারিস্টাগোরাস, এবং তদনুযায়ী পারস্যরাজের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে দেন দ্রুত। মূল তথ্যকে পরিবর্তন না করে কেবল শত্রুর নজর থেকে গোপন রাখার এ পদ্ধতিকে বলা হয় স্টেগানোগ্রাফি (steganography)। কেল্টিক গোত্রসমূহের বিরুদ্ধে পরিচালিত গলের যুদ্ধে জুলিয়াস সিজারের সেনাপতি কুইন্টাস তুলিয়াস সিসেরো শত্রুবেষ্টিত হয়ে যখন আত্মসমর্পণের দিন গুনছিল, দ্রুত এক চিঠি দিয়ে সৈনিক পাঠান সিজার তার কাছে। চিঠিতে রোমান বর্ণগুলো গ্রিক বর্ণ দ্বারা প্রতিস্থাপন করে দেন তিনি, যাতে সৈনিক ধরা পড়লেও শত্রু তার পাঠোদ্ধার করতে না পারে। সিজারের চিঠি পেয়ে মনোবল চাঙা হয় সিসেরো বাহিনীর, এর কিছুদিন পরই সিজার উদ্ধার করে তাদের। সিজার আরও এক ধরণের প্রতিস্থাপন সাইফার ব্যবহার করতেন বলে জানা যায়। যেখানে চিঠির প্রতি বর্ণকে বর্ণমালায় তার তিন ঘর ডানের বর্ণটি দিয়ে প্রতিস্থাপন করতেন। অর্থাৎ "প্রতিরোধ করো, আমি আসছি" এ সংবাদটি সিজার লিখতেন এভাবে চতুর্থ শতকে ব্রাহ্মণ পণ্ডিত বাৎসায়ন কামসূত্র নামে বড়দের জন্য যে বইটি রচনা করেন, তাতে মেয়েদের জন্য চৌষট্টি কলা শিক্ষার প্রস্তাব করেন তিনি। রন্ধন, পোশাক পরিধান এবং প্রসাধন প্রস্তুতকরণের মতো সুপরিচিত কলার পাশাপাশি ম্লেচ্ছিত বিকল্প বা গুপ্তলিখন বিদ্যা নামে গূঢ় এক কলা উল্লেখ করেন তিনি, তালিকার ৪৫ নম্বরে, যার দ্বারা নারীরা তাদের গোপন প্রণয়ের কাহিনী নিশ্চিত গোপনীয়তায় সংরক্ষণ করতে পারবে। তার একটি পদ্ধতি হচ্ছে, বর্ণমালার প্রতিটি বর্ণকে দৈবক্রমে অন্য একটি বর্ণের সাথে প্রতিবর্ণ হিসেবে সমন্বিত করা, এবং কাহিনী রচনার সময় মূল বর্ণকে তার প্রতিবর্ণ দিয়ে প্রতিস্থাপিত করে ফেলা। তাওরাত ও ইঞ্জিলে গূঢ়ার্থ আবিষ্কারের উদ্দেশ্যে ইউরোপের মঠগুলোতে ব্যাপকভাবে গুপ্তলিখনের চর্চা হয় অন্ধকার যুগে। সন্যাসী রজার বেকন, যিনি আরব গ্রন্থসমূহ দ্বারা প্রভাবান্বিত হয়েছিলেন, গুপ্তলিপির উপর রচনা করেন "Epistle on the Secret Works of Art and the Nullity of Magic"। ক্যান্টারবুরি কাহিনী-খ্যাত জিওফ্রে চসার জ্যোতির্বিদ্যার উপর তাঁর একটি গ্রন্থের কয়েকটি অনুচ্ছেদ গুপ্তলিখনের মাধ্যমে প্রকাশ করেন। রেনেঁসার যুগে বিজ্ঞানের নানা শাখায় নিজেদের ধারণা চুরি হয়ে যাওয়ার ভয়ে থাকতেন আবিষ্কারকগণ, ফলে নিজস্ব গবেষণার প্রাথমিক ফলাফল অনেক সময় তাঁরা প্রকাশ করতেন সংকেতের মাধ্যমে। উদাহরণস্বরূপ, ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী হুক তাঁর একটি আবিষ্কারকে বর্ণনা করেন এভাবে: ceiiinosssttuv; সংকেতের সমাধানটি তিনি প্রকাশ করেন দেড়যুগ পরে, পূর্বের বর্ণগুলো পুনর্বিন্যস্ত করে: ut tensio, sic vis—সেরকমই প্রসারণ, যেরকম প্রযুক্ত বল, আজকে যা হুকের স্থিতিস্থাপকতা সূত্র নামে পরিচিত। এছাড়া প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মেক্সিকোর কাছে পাঠানো জার্মানির জিমারম্যান টেলিগ্রাম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির ব্যবহৃত এনিগমা মেশিনের পাঠোদ্ধার বিশ্বযুদ্ধকে সংক্ষিপ্ত করে ইতিহাসের গতিপথকেই পাল্টে দিয়েছে। ইতিহাসের পাতায় ছড়িয়ে আছে তথ্যগুপ্তিকরণের করুণ উদাহরণও। স্কটল্যান্ডের রাণী মেরি তার প্রটেস্ট্যান্ট চাচাতো বোন প্রথম এলিজাবেথকে ইংল্যান্ডের সিংহাসন থেকে উৎখাতের পরিকল্পনায় ক্যাথলিক যড়যন্ত্রকারীদের সাথে যোগ দেন; গুপ্তলিখনের মাধ্যমে সংবাদ আদানপ্রদান করতে থাকেন তারা। একসময় রাণীর গুপ্তচরদের হস্তগত হয় কিছু সংবাদ এবং প্রচুর পরিশ্রমের পর সেগুলোর মর্মোদ্ধার (decipher) করেন তারা। এলিজাবেথ ও মেরি, একই বিছানায় হেসেখেলে যারা কাটিয়েছিলেন শৈশবের অনেকটা সময়, জীবনকে শেষ পর্যন্ত আবিষ্কার করেছিলেন একেবারেই ভিন্নভাবে। ১৫৮৭ খ্রিস্টাব্দে এলিজাবেথের নির্দেশে শিরশ্ছেদ করা হয় মেরির। আল কিন্দির গ্রন্থও করুণ পরিণতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারেনি খলিফা আল মুসতালিনকে। ২৫১ হিজরিতে উৎখাত হন মুসতালিন, পরবর্তী খলিফা চাচাতো ভাই আল মুহতাজের নির্দেশে ২৫২ হিজরিতে শিরশ্ছেদ করা হয় তাঁর। এর কয়েক বছর পর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বৃদ্ধ আল কিন্দি। ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দে জৌলুসপূর্ণ বাগদাদ নগরী ধ্বংস করে হালাকু খান, বায়তুল হিকমার গ্রন্থাগারটি নিক্ষেপ করে দজলা নদীতে। লক্ষ লক্ষ বইয়ের বাধায় থমকে দাঁড়ায় দজলার স্রোত, প্রায় ছয় মাস ঘোর কৃষ্ণবর্ণ ধারণ করে থাকে তার পানি। সুখের বিষয়, বেঁচে যায় আল কিন্দির গ্রন্থটি, পারস্যের গণিতবিদ নাসির আদদিন তুসী শেষ মুহূর্তে যে চার লক্ষ গ্রন্থ রক্ষা করে আজারবাইজানে নিয়ে এসেছিলেন, এটি সম্ভবতঃ তাদের মধ্যে ছিল। তবে গত এক সহস্র বছরেরও অধিক সময়কাল ধরে লোকচক্ষুর অন্তরালেই থেকে যায় গ্রন্থটি, ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে লেবাননের গবেষক ড. মুহম্মদ মরিয়াতি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে সুবিশাল সুলাইমানিয়া উসমানী গ্রন্থাগারে ঘুরে বেড়ানোর সময় হঠাৎই তার মুখোমুখি হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত। সুপ্রাচীনকাল থেকেই তথ্যগুপ্তিবিদ্যার (cryptography) প্রচলন থাকলেও গুপ্তলিপি পাঠোদ্ধারে (cryptanalysis) ভাষাবিজ্ঞান ও পরিসংখ্যান গণিতের সমন্বয়ে প্রথম যুগান্তকারী মৌলিক আবিষ্কারটি সাধন করেন আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইশহাক ইবনে আল সাব্বাহ ইবনে ইমরান ইবনে ইসমাইল ইবনে আল আশআত ইবনে কায়েস আল কিন্দি। যে অনন্য গ্রন্থটি নিয়ে এ রচনা, নাম তার রিসালা ফী ইসতিখরাজ আল মুয়াম্মা। অভ্র কী-বোর্ড হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এবং লিনাক্স-এ গ্রাফিক্যাল লেআউট পরিবর্তক এবং ইউনিকোড ও এএনএসআই সমর্থিত বাংলা লেখার বিনামূল্যের ও মুক্ত সফটওয়্যার। এই সফ্টওয়্যারটির অনন্য বৈশিষ্ট্য হল এতে ফোনেটিক (ইংরেজিতে উচ্চারণ করে বাংলা লেখা) পদ্ধতিতে বাংলা লেখা যায়। অভ্র সফটওয়্যারে বাংলা লেখার জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু ইচ্ছামত সাজিয়ে নেওয়া যায়। এতে বাংলা লেখার জনপ্রিয় সকল পদ্ধতিই যুক্ত করা হয়েছে। এর নিম্নরুপ বৈশিষ্ট্যসমূহ বিদ্যমান। * বাংলা ইউনিকোড ও এএনএসআই ফন্ট সমর্থন ও সরবরাহ করে। * উচ্চারণভিত্তিক (ফোনেটিক) বাংলা টাইপিং ব্যবস্থা: যদি "ami banglay gan gai" টাইপ করা হয় তবে লেখা হবে "আমি বাংলায় গান গাই"। * একাধিক কিবোর্ড লেআউট থেকে পছন্দের ব্যবস্থা রয়েছে, এমনকি ব্যবহারকারীর পছন্দনুযায়ী বিদ্যমান কিবোর্ড লেআউটকে সাজানো ও নতুন লেআউট সৃষ্টি করে যুক্ত করার ব্যবস্থা রয়েছে। * মাউস ক্লিকে অক্ষর চেপে বাংলা লেখার ব্যবস্থা রয়েছে। * ভাসমান বানান পরামর্শক: অভ্র ফনেটিক লেআউইটে, টাইপ করার সময় অভিধান থেকে শুদ্ধ বানানের একটি ভাসমান তালিকা দেখায়। * বানান শুদ্ধ করার জন্যে অভ্র'র সাথে 'Avro Spell Checker' নামে একটি স্বতন্ত্র প্রোগ্রাম রয়েছে। প্লাগ-ইন এর মাধ্যমে এমএস ওয়ার্ডে বানান যাচাই করা যায়। * কীবোর্ডের অনেকগুলো কী সমন্বয় করে ম্যাক্রো তৈরি করে একটি কমান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায়। Unicode to Bijoy Text Converter" নামক একটি প্রোগ্রাম দিয়ে ইউনিকোডের বাংলা লেখাকে আনসিতে রূপান্তর করা যায়। Avro Converter"[৬] নামক একটি প্রোগ্রাম দিয়ে আনসি বাংলা লেখাকে ইউনিকোডে রূপান্তর করা যায়। বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সকল ভাষার জন্য ব্যবহারযোগ্য। * আইকমপ্লেক্স স্ক্রিপ্ট অন্তর্ভুক্ত ফলে, শুধুমাত্র অভ্র ইন্সটল করলেই কম্পিউটারকে বাংলা ভাষার জন্য ব্যবহারযোগ্য করা সম্ভব। অভ্রতে অন্তর্ভুক্ত বাংলা লেআউট সমূহ অভ্রতে সাম্প্রতিকতম সংস্করণে যেসব বাংলা লেআউট পাওয়া যাবে,[৭] # অভ্র ইজি (অমিক্রন ল্যাব প্রকাশিত সহজ একটি লেআউট) # জাতীয় (বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল প্রকাশিত বাংলা লেআউট) * সফটপিডিয়া তে ১০০% স্পাইওয়্যার/অ্যাডওয়্যার/ভাইরাস মুক্ত সফটওয়্যার বলে স্বীকৃত। * মাইক্রসফটের অনলাইন সংগ্রহশালায় ইন্ডিক ভাষাসমূহের সমাধানের তালিকায় অভ্র কী-বোর্ডকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। * জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির কাজে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অভ্র ব্যবহার করে। * অভ্রকে বাংলা কীবোর্ড রিসোর্স হিসেবে ইউনিকোড সংস্থার ওয়েব সাইটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। * বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার এনড ইনফরেমশন সার্ভিস বেসিস বাংলা তথ্য প্রযুক্তিতে বিশেষ অবদানের জন্য 'বিশেষ অবদান পুরস্কার ২০১১' প্রদান করে। বাংলা উইকিবইয়ের জন্য, প্রদত্ত লেখার সাথে "ের" সামঞ্জস্যবিধান পিএইচপি একটি বহুল ব্যবহৃত স্ক্রিপ্টিং ভাষা। এটি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য বিশেষ উপযোগী এবং একে এইচটিএমএল আকারে প্রকাশ করা যায়। এটি সাধারণত একটি ওয়েব সার্ভারে পরিচালিত হয় যা পিএইচপি কোডকে নির্দেশনা আকারে ব্যবহার করে এবং ওয়েব পাতা তৈরি করে ফলাফল প্রদর্শন করে।ইহা কমান্ড লাইন ইন্টারফেস ক্ষমতাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং স্ট্যান্ডআলোন গ্রাফিক্যাল আপ্লিকেশনকে ব্যবহার করতে পারে। আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Dhrubo নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Dhrubo~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) "বাংলাদেশ"(ইংরেজিতে Bangladesh) দক্ষিণ -পূর্ব এশিয়ার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। যেটি ১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তান(বর্তমান পাকিস্তান) থেকে সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভ করে।এর সাংবিধানিক নাম "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ইংরেজিতে The Peoples Republic Of Bangladesh). ক্রিকেট বর্তমানে বাংলাদেশে জনপ্রিয় খেলাগুলোর মধ্যে অন্যতম।এ খেলার উদ্ভব ঘটে সূদুর ইংল্যান্ডে। পরবর্তীকালে এটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এবং বাংলাদেশেও এর ব্যাপক প্রসারতা লাভ করে।সম্প্রতি ক্রিকেট বিশ্বে বাংলাদেশ একটি সাড়া জাগানো নাম।বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল ক্রিকেট বিশ্বে "দ্যা টাইগার" নামে পরিচিত। কাবাডি খেলা বাংলাদেশের প্রাচীন খেলাগুলোর মধ্যে একটি।যার পোশাকি নাম "হাডুডু"।পূর্বে বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে বেশ জনপ্রিয় ছিল। 'এই পাতার সার্ভার ক্যাশে পরিস্কার করুন', শোধন — অনুসন্ধান বাক্সের পাশের তীর চিহ্নে ‘শোধন’ ট্যাব যুক্ত হবে, যা ক্লিক করলে তাৎক্ষণিকভাবে পাতার ক্যাশ পরিস্কার করবে। ব্যক্তিগত সরঞ্জামদণ্ডে "খেলাঘর"-এর একটি লিংক যুক্ত করবে। বাংলা তারিখ — পাতার ওপরের বাম পাশে ‘ mediawiki:tagline ’ লেখার নিচে বাংলা তারিখ প্রদর্শন করবে। বহিঃসংযোগ নতুন ট্যাবে চালু করবে। পদার্থবিজ্ঞানের যে শাখায় বস্তু, বস্তুর গঠন এবং গতি এবং স্থিতি, বল, কাজ শক্তি নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে পদার্থবিজ্ঞান হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আরো বৃহৎ পরিসরে চিন্তা করলে পদার্থবিজ্ঞান পুরো প্রকৃতি নিয়েই আলোচনা করে এবং বুঝতে চেষ্টা করে এই বস্তুজগত কিভাবে কাজ করে। কীভাবে সবকিছুর হল শুরু জানেনা কেউ। কেউ না। আমাদের বর্তমান জ্ঞান বলে আমরা আসলে গ্রেট এপ থেকে বিবর্তিত হয়ে তৈরি হওয়া দুই পায়ে হাটা প্রাণী। আমাদের ভালো একটা প্রসেসিং ইউনিট আছে, আছে চিন্তা করে সেখান থেকে কিছু বের করার একটা ভালো গুণ। কিন্তু হিন্দুধর্ম হল ভারতীয় উপমহাদেশের একটি ধর্ম বা জীবনধারা, যার কোনো একক প্রতিষ্ঠাতা নেই। বিভিন্ন সম্প্রদায় একে অদ্বৈতবাদী, দ্বৈতবাদী, সর্বৈশ্বরবাদী, হেনোথিস্টিক, বহুদেবতাবাদী বা এর যেকোন সংমিশ্রণ বলে দাবি করে। ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিব হিন্দুধর্মের সর্বোচ্চ দেবতার এবং শ্রীকৃষ্ণকে স্বয়ং ভগবানের প্রতিনিধিত্ব করে। হিন্দুধর্মকে সংজ্ঞায়িত করে এমন বই ও পদ্য সংস্কৃত ভাষায় লেখা হয়েছে এবং সেগুলো প্রাচীন। এগুলি ঈশ্বরের জীবন এবং প্রেম সম্পর্কে মহাকাব্য থেকে শুরু করে, আধিভৌতিক প্রশ্নগুলির উপর দার্শনিক গ্রন্থ এবং আইনের বই। হিন্দু ধর্ম জৈন, শিখ এবং বৌদ্ধ ধর্মের শিকড় প্রদান করেছে। পশ্চিমে এটি হরে কৃষ্ণ আন্দোলনে পাওয়া যায়। হিন্দুধর্ম হল ভারত, নেপাল এবং মরিশাসের সংখ্যাগরিষ্ঠ ধর্ম এবং ফিজি, সুরিনাম, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, গায়ানা, ত্রিনিদাদে উল্লেখযোগ্য সংখ্যালঘু ধর্ম। হিন্দু এবং হিন্দু শব্দের ব্যুৎপত্তি]] শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা বা গীতা একটি পবিত্র হিন্দু ধর্মগ্রন্থ যা শ্রীকৃষ্ণের বানীর সংকলন বলে মান্য করা হয়ে থাকে। গীতার কথক শ্রীকৃষ্ণ হিন্দুদের দৃষ্টিতে স্বয়ং ঈশ্বরের অবতার বা পরমাত্মা। গীতার বিষয়বস্তু হল কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পূর্বে কৃষ্ণ ও তৃতীয় পাণ্ডব অর্জুনের কথোপকথন বা কৃষ্ণের ন্যায়, নীতি, ধর্মশাস্ত্র সম্পর্কিত উপদেশাবলী। এই সংকলনে আঠেরোটি যোগে মোট সাতশতটি শ্লোক আছে। প্রাণিবিজ্ঞানের প্রথম পাঠ হল যা প্রাণীবিজ্ঞানের একটি শাখা যা প্রাণিবিজ্ঞানের প্রাথমিক পরিচিতি নিয়ে আলোচনা করে| এটি নিম্নলিখিত শ্রেণীতে বিস্তৃত: * প্রাণীবিজ্ঞান পরিচিতি, শাখা ও পরিধি * কোষবিদ্যা এবং কোষকলার মৌলিক বিষয় * প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাস ও তার পদ্ধতি প্রাণী গবেষণা অন্য ওইকিবই থেকে অনুবাদ করে প্রকাশ করা যাবে? এ্যাপ্লিকেশনের ধরণের উপর ডাটা স্ট্রাকচারের শ্রেণীবিভাগ হয়ে থাকে এবং এদের মধ্যে অনেকগুলো নির্দিষ্ট কিছু কাজের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়। উদাহরণস্বরূপ বি-ট্রি]]গুলো ডাটাবেসের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করার জন্য বিশেষভাবে উপযুক্ত এবং রুটিং টেবিলগুলো মেশিন নেটওয়ার্কের উপর নির্ভরশীল। বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রামের ডিজাইনে, ডাটা স্ট্রাকচারের বাছাইকরণ একটি অন্যতম প্রধান বিষয়। বড় ধরণের সিস্টেম তৈরির অভিজ্ঞতা থেকে জানা যায় যে, চূড়ান্ত ফলাফলের মান ও সার্থকতা অনেকাংশে শ্রেষ্ঠ ডাটা স্ট্রাকচার বাছাই করার উপর নির্ভরশীল। ডাটা স্ট্রাকচার বাছাই করার পর, এ্যালগরিদমের ব্যবহার অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে। অবশ্য কখনো এর বিপরীত পদ্ধতিও অবলম্বন করা হয় এবং এক্ষেত্রে কোন নির্দিষ্ট এ্যালগরিদমের জন্য উপযুক্ত ডাটা স্ট্রাকচার বাছাই করা হয়। উভয় ক্ষেত্রেই প্রয়োজনীয় ডাটা স্ট্রাকচারের বাছাইকরণ অত্যন্ত জরুরি। সুসংগঠিত ডিজাইন পদ্ধতি এবং প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোর গভীর বিশ্লেষণের মাধ্যমে জানা যায় যে, এ্যালগরিদমের বদলে ডাটা স্ট্রাকচারই হল প্রধান সাংগঠনিক উপকরণ। অনেক প্রোগ্রামিং ভাষা বেশ কিছু মডিউল সিস্টেম ব্যবহার করে যার মাধ্যমে বিভিন্ন এ্যাপ্লিকেশনের জন্য ডাটা স্ট্রাকচারগুলো ব্যবহার করা যায়। এজন্য নিয়ন্ত্রিত ইণ্টারফেসের আড়ালে তাদের সুনির্দিষ্ট প্রয়োগপদ্ধতিগুলো আড়াল করে রাখা হয়। অবজেক্ট-ওরিয়েণ্টড প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন সি এবং জাভা এই উদ্দেশ্য বিভিন্ন ক্লাস ব্যবহার করে। ডাটা স্ট্রাকচারের অত্যধিক গুরুত্বের কারণে অনেক প্রোগ্রামিং ভাষার লাইব্রেরিতে এদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সি এর স্ট্যাণ্ডার্ড টেমপ্লেট লাইব্রেরি কণ্টেইনার্স, জাভার কালেকশন্স ফ্রেমওয়ার্ক এবং মাইক্রোসফটের .নেট ফ্রেমওয়ার্কে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। [[অ্যারে স্ট্যাক কিউ লিংকড লিস্ট ট্রি গ্রাফ সার্চিং এবং সর্টিং ইত্যাদি কতগুলি বহুল ব্যবহৃত উপাত্ত সংগঠন। ডাটা স্ট্রাকচার ইম্লিমেণ্টেশন বা ইণ্টারফেসের প্রতিনিধিত্ব করে। একটি ডাটা স্ট্রাকচারকে দু’টি ফাংশনের মাঝে একটি ইণ্টারফেস হিসেবে দেখা যায় বা সংশ্লিষ্ট ডাটা টাইপের মাধ্যমে সাজানো ও সংরক্ষিত তথ্যভাণ্ডার প্রয়োগ করার একটি পদ্ধতি হিসেবে দেখা যায়। নির্দিষ্ট সংখ্যক, একই ধরণের তথ্য নির্দেশনাকে অ্যাের্ বলা হয় ৷ যেমন, কোন বিদ্যালয়ের 200 জন ছাত্রের বয়স, অ্যাের্-র মাধ্যমে প্রকাশ করা হল ৷ অন্যন্ন ভেরিয়েবলের মতই অ্যাের্ ঘোষিত হয় ৷ স্ট্যাক হল এমন একটি রৈখিক গঠন যাহার শূধুমাত্র একদিকেই তথ্য যুক্ত করা যায় বা মুছে দেওয়া যায় ৷ উদাহরণ হিসেবে বলা যায় টেবিলের উপর কিছু সংখ্যক বই (একটি অন্যটির উপর যার শুধুমাত্র উপরের বইটি সরান যাবে বা এর উপর অন্য আরেকটি বই রাখা যাবে ৷ কিউ বাংলা মানে লাইনে দাড়ানো ৷ কিউ হচ্ছে এমন একটি সরল রৈখিক গঠন যাহার শুধুমাত্র পশ্চাদ্ভাগে তথ্য যুক্ত এবং সম্মুখভাগ থেকে মুছে ফেলা যায় ৷ এই দুই প্রান্তকে যথাক্রমে "REAR FRONT" বলা হয় ৷ লিংকড লিষ্ট বাংলা মানে সংযুক্ত সারি ৷ জীববিজ্ঞান হল গাছ, প্রাণী, পাখি প্রভৃতির মতো জীবসম্পর্কিত বিষয় নিয়ে বিজ্ঞান জীববিজ্ঞান হলো জীবন সম্পর্কিত পড়াশোনা। এটা আমাদের অনেক কিছু বুঝিয়ে থাকে, যেমন আমাদের দেহ কিভাবে কাজ করে, কিভাবে দেহ গরম থাকে এবং এটা কি দ্বারা তৈরি। জীববিজ্ঞান জানাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। জীববিজ্ঞানে কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়, বংশগতি বিজ্ঞান, প্রাণীবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান এবং বাস্তুতন্ত্র এর মধ্যে রয়েছে। জীববিজ্ঞান নিয়ে যারা কাজ করেন তাদেরকে জীববিজ্ঞানী বলে। জীব জড়বস্তু নয়, খুব সহজেই বলা সম্ভব কোনটা জড়বস্তু আর কোনটা জীব। জীব যে কোন আকৃতির হতে পারে। জীববিদেরা জীবের আকার ও গঠনানুযায়ী বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত করেছে। যাদের জীবন আছে তারাই জীব। জীব এককোষী বা বহুকোষী হতে পারে।কোষ এর সংগঠনে টিস্যুর সৃষ্টি এবং টিস্যুর কার্যকর্মের ভিত্তিতে অঙ্গের সৃষ্টি। ছোট থেকে বড়,এইক্রমে সজ্জিত করা হয়ছে নিচের নিয়মে কোষ অতিক্ষুদ্র যা অতি আনুবীক্ষণীক যন্ত্র ছাড়া দেখা সম্ভব নয়। কোষের আকার মাইক্রন হয়ে থাকে।এক মাইক্রন এর মান এক হাজার মিলি মিটার। জীব মন্ডল হলো পৃথিবীর সকল জীব ও জড়ের মধ্যে সম্পর্ক;আট হাজার মাইল ব্যাস, ইক্যুয়েটরের চারপাশের পঁচিশ হাজার মাইল।উপরের প্রত্যেকটি বর্ণিত জিনিস একেকটির সমন্বয়ে গঠিত।উদাহরণ: সম্প্রদয়ের সমন্বয়ে গণের সৃষ্টি।জীবের সমন্বয়ে গণের সৃষ্টি গাছের পাতার কলা সূর্যের আলো থেকে শক্তি গ্রহন করে এবং খাদ্য তৈরি করে। বেশিরভাগ প্রাণীর শরীর ধারণ করে পেশি যা কলার সমন্বয়ে সৃষ্টি যা চলাচলে সাহায্য করে। যখন এক বা একাধিক কলা মিলে যদি একটি কাজ করে তখন তাকে অঙ্গ বলে। উদ্ভিদে ২ ধরনের কলা আছে: স্থায়ী কলা এই কলা বিভাজিত হতে সক্ষম নয়। সরল স্থায়ী কলা এই ধরনের কোষ একপ্রকার প্রত্যেকটি অঙ্গ নির্দিষ্ট কাজ করে। হৃৎপিন্ড রক্ত সণ্চালণ করে।ফুসফুস বাতাস সরবারহ করে। যখন কয়েকটি অঙ্গ নির্দিষ্ট কোনো কাজ করে তাকে গাছের পাতায় কলা আছে যা সূর্য থেকে আলো গ্রহণ করে নিজের খাদ্য তৈরি করে। অধিকাংশ প্রাণীর পেশী tকলা আছে যা চলাচলে সাহায্য করে। ''যখন দুই বা তার অধিক অঙ্গ একই কাজ করে তখন তাকে অঙ্গ-তন্ত্র বলে।'' শরীরে রক্ত সরবারহের প্রক্রিয়াকে সংবহন-তন্ত্র বলে। রক্তের মাধ্যমে খাদ্য এবং অক্সিজেন পুরে শরীরে বহন করে। রক্তের মাধ্যমে হরমোন বহন করে এবং শরীরের সকল কার্যক্রমে অংশ নেয়। রক্ত সংবহন তন্ত্রের গুরূত্বপূর্ণ অঙ্গটি হৃৎপিন্ড যা প্রসারণ ও সংকোচন অর্থাৎ পাম্পের মাধ্যমে রক্ত সংবহন করে। হৃৎপিন্ড হতে যে নালীর মাধ্যমে সমস্ত শরীরে রক্ত সরবারহ করে তাকে ধমনী বলে এবং যে নালীর মাধ্যমে শরীরের সমস্ত রক্ত হৃৎপিন্ডে সরবারহ করে তাকে শিরা বলে।শিরা বা ধমনি যখন ছোট ছোট নালিকায় বিভক্ত হয় তাকে উপশিরা বলে। মানুষ সাধারনত যা খাদ্য গ্রহন করে যে সকল অঙ্গ একত্রে পরিপাক প্রক্রিয়াকরণে সাহায্য করে তাকে পরিপাকতন্ত্র বলে।আমরা মুখের মাধ্যমে যে খাদ্য গ্রহন করি তা অন্ত্রের মাধ্যমে পাকস্থলিতে পৌছানোর পর তা পাকস্থলি ভেঙ্গে হজমে সাহায্য করে এবং উচ্ছিষ্ট পায়ু পথের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। পরিপাকতন্ত্র অনেক অঙ্গের সমন্বয়ে গঠিত। নিম্নে কিছু অঙ্গের নাম ও তাদের কার্যকর্ম দেওয়া হলো: অন্ননালি পেশল সংকোচনের মাধ্যমে খাদ্যদ্রব্য এ নালীপথে পাকস্থলিতে প্রবেশ করে। পাকস্থলি বিভিন্ন এনজাইম এবং এসিডের মাধ্যমে জটিল খাদ্য ভাঙ্গে। যকৃত পাচক" রস উৎপন্ন করে যা ফ্যাটকে ভাঙ্গে পিত্তথলি পাচক রস সংরক্ষন করে এবং প্রয়োজনে নিঃসরণ করে। অগ্ন্যাশয় একধরনের রাসায়নিক পদার্থ নিঃসরন করে যা খাদ্যকে ভাঙ্গে। ক্ষুদ্রান্ত্র খাদ্য শোষণ করে শরীরের জন্য। বৃহাদান্ত্র পানি ও লবন শোষণ করে। অ্যাপেনডিক্স চিহ্নিত অঙ্গ (এর কোনে কাজ মানব শরীরে নেই, এটি একটি অতিরিক্ত অঙ্গ)। মানব শরীর কোষের তৈরি। কোষের কার্যকর্ম নির্ধারিত হয় সংকেতের মাধ্যমে যা হরমোন নির্ধারণ করে রক্তের মাধ্যমে কোষের ভিতরে প্রবেশ করে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিতন্ত্র হলো যে সকল অঙ্গ হরমোন নিঃসরণ করে। বাচ্চা আসে তার মার গর্ভ হতে। বাচ্চা হওয়ার জন্য বাবার শুক্রাণু বাচ্চার মায়ের শরীরে প্রবেশ করাতে হয়। একে বলে যৌন সঙ্গম''। পুরুষটি তার পুরুষাঙ্গ স্ত্রীর যোনির মধ্যে স্থাপন করে শুক্রাণু প্রবেশ করালে শুক্রাণুগুলো সাঁতার কেটে মায়ের শরীরের ভিতরে প্রবেশ করে। গর্ভনিষেক প্রক্রিয়াটি মায়ের শরীরে ঘটে। নতুন ভ্রূণটি বৃদ্ধি পেয়ে মরুলা নামের বলের আকারে পরিণত হয়ে গর্ভাশয়ে যুক্ত থাকে। এই বলটি একটি ব্লাস্টুলায় পরিণত হয় যা পরবর্তীতে একটি শিশুর আকার ধারণ করে। নয় মাস পর (নিষেকের বা গর্ভধারণের ২৬৬ দিন পর) বাচ্চা যোনিপথে মায়ের শরীর থেকে বাইরে আসে। এর ফলে শিশুটির জন্ম হয়। কোষ সব প্রাণীই একধরনের ছোট ছোট বাক্স দিয়ে তৈরি। এগুলোকে কোষ বলে। গর্ভাশয় শরীরের যে স্থানে শিশু বেড়ে ওঠে। ভ্রূণ শুক্রাণু ও ডিম্বক মিলিত হয়ে যে প্রথম যে কোষটি তৈরি করে। শুক্রাণু পুরুষের শরীর হতে সৃষ্ট একটি কোষ। ডিম্বাণু স্ত্রীর শরীর হতে সৃষ্ট একটি কোষ। নিষেক শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলিত হয়ে ভ্রূণ তৈরি করা। {{রন্ধনপ্রণালী বইয়ের পাতার ধরন পরিভ্রমণ}} সমস্ত জীবিত বস্তু একটি ভাগ করা পরিবেশে বাস করে। তাদের পরিবেশ থেকে কিছু বস্তু (সম্পদ বলা হয়) ব্যবহার করার উপযোগী, যেমন খাদ্য, জল এবং থাকার জায়গা। এই সম্পদগুলি সীমিত, তাই যখন একাধিক জীব একই সম্পদ ব্যবহার করার চেষ্টা করে, তখন তারা প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়। যখন দুটি জীবন্ত বস্তু একটি সাধারণ সম্পদের জন্য প্রতিযোগিতা করে, তখন তাদের মধ্যে একজন শেষ পর্যন্ত জিতবে এবং সেই সম্পদ ভোগ করবে (বা ব্যবহার করবে)। যখন কোনো জিনিসের দেহের কোনো বিষয় সম্পদের জন্য প্রতিযোগিতায় আরও ভালো করে তোলে, তখন আমরা সেই বিশেষ বৈশিষ্ট্যকে বলি। যেহেতু এই অভিযোজনগুলি পিতামাতার কাছ থেকে তাদের সন্তানদের কাছে প্রেরিত হয়, সময়ের সাথে সাথে, এই অভিযোজনগুলি জনসংখ্যার মধ্যে আরও সাধারণ হয়ে ওঠে, অথবা একই রকম জীবিত বস্তুর গোষ্ঠী একসাথে বসবাস করে। একে বলা হয় প্রাকৃতিক নির্বাচন, বা বিবর্তন। যখন জীবিত বস্তুর একটি ছোট গোষ্ঠী (একটি ছোট জনসংখ্যা) তারা যে প্রধান জনসংখ্যা থেকে এসেছে তাদের থেকে আলাদা হয়ে যায় (যেমন যদি তারা একটি পর্বতশ্রেণী বা একটি নদীর উপর দিয়ে চলে যায়, অথবা যদি তারা একটি নতুন দ্বীপে চলে যায় যাতে তারা সহজে ফিরে না যেতে পারে) তারা প্রায়ই নিজেদেরকে আগের পরিবেশের চেয়ে ভিন্ন পরিবেশে দেখতে পাবে। এই নতুন পরিবেশের বিভিন্ন সম্পদ এবং বিভিন্ন প্রতিযোগী রয়েছে, তাই নতুন জনসংখ্যার তাদের আগে যা প্রয়োজন ছিল তার চেয়ে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার জন্য বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বা অভিযোজনের প্রয়োজন হবে। মূল জনসংখ্যা মোটেও পরিবর্তিত হয়নি, তাদের এখনও আগের মতো একই অভিযোজন প্রয়োজন। সময়ের সাথে সাথে, নতুন জনসংখ্যা তাদের নতুন পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে শুরু করলে, তারা কম করে অন্য জনসংখ্যার মতো দেখতে হয়ে যায়। অবশেষে, হাজার হাজার বা লক্ষ লক্ষ বছর পরে, দুটি জনসংখ্যা এতটাই আলাদা দেখাবে যে তাদের একই প্রজাতি বলা যাবে না। আমরা এই প্রক্রিয়াটিকে বলি প্রজাতিকরণ, যার অর্থ নতুন প্রজাতির গঠন। প্রজাতিকরণ একটি অনিবার্য পরিণতি এবং বিবর্তনের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পৃথিবীর জন্ম হয়েছিল সাড়ে চল্লিশ কোটি বছর আগে। প্রথমে, এটি ছিল কেবল একটি পাথর এবং জলের পিণ্ড। কোন জীবন্ত বস্তু ছিল না। কিন্তু তারপর, প্রায় ৩৮ কোটি বছর আগে, মহাসাগরে প্রথম জীবন গঠিত হয়েছিল। এটি একটি একক কোষের চেয়ে বড় ছিল না, কিন্তু সেই একক কোষ নিজেই অনুলিপি করতে সক্ষম হয়েছিল এবং আরও বেশি সংখ্যক কোষ গঠন করতে সক্ষম হয়েছিল। কোটি কোটি বছর ধরে, যেহেতু একটি কোষ বিবর্তিত হয়েছে, এটি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। অবশেষে, প্রায় ১০ কোটি বছর আগে, একাধিক কোষের সাথে প্রথম জীবিত বস্তগুলির জন্ম হয়েছিল। অনেক ধরনের জিনিস যা অনেক আগে থেকে বেঁচে ছিল তা আর পৃথিবীতে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না, কারণ নতুন বস্তগুলি ভাল প্রতিযোগী পেয়েছে এবং পুরানো বস্তগুলিকে বিলুপ্ত হতে বাধ্য করেছে। কিন্তু আমরা জানি যে তাদের অস্তিত্ব ছিল কারণ আমরা তাদের জীবাশ্ম খুঁজে পেতে পারি, যা পাথরের গভীরে চাপা পড়া প্রাচীন জীবিত বস্তুর চিহ্ন। আমি ভালো আছি। আর আপনি? {{উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন-আইনি কর্তৃক নিষিদ্ধ হওয়া ব্যবহারকারী}} [[ধ্বনিতত্ত্ব]]ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল একটি ভাষার স্বলক্ষণযুক্ত (distinctive) পৃথক পৃথক ধ্বনি-এককগুলি বের করা। উদাহরণস্বরূপ, ইংরেজিতে /p/ এবং /b/ দুইটি পৃথক ধ্বনি-একক। "pin" ও "bin" ন্যূনতম জোড়ে এই ঘটনাটি পরিলক্ষিত হয়, যে শব্দজোড়ে কেবল একটি ধ্বনির ক্ষেত্রে পার্থক্য ঘটেছে। বাংলা ভাষার ধ্বনি ও বর্ণ প্রকরণ]] [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই এর প্রশাসক হওয়ার পুরোনো আবেদন]] বিষয়শ্রেণী:সংশ্লিষ্ট পাতা ছাড়া নথিপত্রের উপপাতা]] আমি অনুপ সাদি আমার ব্যবহারকারী পাতায় ভ্রমণের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমি মূলত বাংলা উইকিপিডিয়ায় কাজ করি। উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করলে আমাদের তথ্যপ্রাপ্তি সহজ হবে। আসুন সকলে উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করি। গ্নু/লিনাক্স এ জিসিসি কম্পাইলার ইন্সটল করার প্রক্রিয়া উইন্ডোজে জিসিসি কম্পাইলার ইন্সটল করার প্রক্রিয়া # ডাউনলোড করা শেষ হলে, ফাইলটি ওপেন করুন এবং নির্দেশনা গুলো অনুসরন করুন। আপনি চাইলে install additional compilers অথবা Tool Make নির্বাচন করে নিতে পারেন, তবে এটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। আপনার মনে পড়ছে না? কি করবেন ? দোকানে গিয়ে ৩০০ টাকা খরছ হলে পোস্টি দেখে ফ্রি খুলে নিতে পারবেন। এ কাজের জন্যে অবশ্যই সেটের থাকতে হবে। ৫বার ভুল ইনপুট করুণ। এটা ওপেন করুণ। ওপেন করার পর আপনার গুগল একাউন্ট অর্থাৎ জি- লক দিতে বলা হবে। নতুন প্যটার্ণ একটিভ করুণ এবং এবারে অবশ্যই সহজে মনে থাকে এমন কোন প্যাটার্ণ ড্র করুণ। অনেক সময় এই প্রসেস সঠিক হওয়া সত্ত্ব আপনার অবস্থাতে থেকে যাচ্ছে। তাই ২য় এবং উপযুক্ত সমাধান হতে পারে। করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। বলে রাখা ভালে যে আপনার নাম্বার, মেসেজ কিছুই থাকবে না। 1. প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনার ডিভাইসে ১৫% চার্জ 2. ডিভাইস বন্ধ করুণ এবং চালু করার এটা আপনাকে রিকোভারী মুডে নিয়ে যাবে রিকোভারী মুডে যাওয়ার করার পর রিকোভারী মুড এ যাবেন করতে হবে।এর পর নো এবং ‘ইয়েস’ এর মধ্য থেকে ‘ইয়েস’ সিলেক্ট করুণ। আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Ahnaf নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Ahnaf~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Ahsan নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Ahsan~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Akash নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Akash~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Altaf নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Altaf~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Anwar নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Anwar~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Aronno নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Aronno~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Bijesh নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Bijesh~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Baser নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Baser~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Ayub নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Ayub~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Fouad নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Fouad~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Giuseppe72 নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Giuseppe72~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Gronthagar নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Gronthagar~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Hoo MergeAccount Test নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Hoo MergeAccount Test~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Jishu নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Jishu~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Llull নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Llull~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Mahedi নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Mahedi~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Mak নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Mak~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Mamun2a নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Mamun2a~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Masud নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Masud~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা MediaWiki spam cleanup নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে MediaWiki spam cleanup~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা MediaWiki default নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে MediaWiki default~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Monirhossain নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Monirhossain~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Msaif নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Msaif~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Murshid নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Murshid~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Nihar নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Nihar~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Pavelkushtia নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Pavelkushtia~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Rahat নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Rahat~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Riyad নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Riyad~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Robin12 নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Robin12~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Rudra নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Rudra~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Sadia নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Sadia~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Saif নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Saif~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Saiful নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Saiful~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Shahjalal নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Shahjalal~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Shawon নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Shawon~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Shubham নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Shubham~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Shajib নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Shajib~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Shuvro নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Shuvro~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Spam cleanup script নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Spam cleanup script~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Subhendu নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Subhendu~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Sujon নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Sujon~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Suman নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Suman~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Sumon নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Sumon~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২২, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Tanveer নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Tanveer~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২৩, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Tehut নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Tehut~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২৩, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Tufa নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Tufa~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২৩, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Zakir নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Zakir~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২৩, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) আপনার অ্যাকাউন্ট পুনঃনামকরণ করা হবে দুঃখের বিষয়, আপনার অ্যাকাউন্ট অন্য একটি অ্যাকাউন্টের বিরোধিতা করে, যা Zillur নামেও পরিচিত। ভবিষ্যতে যাতে দুজনেই উইকিমিডিয়ার উইকি ব্যবহার করতে পারেন, তার জন্য আমরা আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পাল্টি‌য়ে Zillur~bnwikibooks করে দেব। আপনার অ্যাকাউন্টের নাম এপ্রিল ২০১৫ তারিখে অন্য কিছু অ্যাকাউন্টের সঙ্গে পাল্টে যাবে। ১৯:২৩, ১৭ মার্চ ২০১৫ (ইউটিসি) ০৪:৩৮, ১৭ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) # স্বাভাবিক উচ্চারণে সহজপ্রবণতা ও * খাঁটি বাংলা সন্ধি ২ প্রকার। যথা- * তৎসম শব্দের সন্ধি ৩ প্রকার। যথা- আমি মেরাজ''। পড়ছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে। আমার আগ্রহ বাংলা উইকিপিডিয়ার মান উন্নয়ন করা। উইকিসোর্সের এই পাইথন টিউটোরিয়ালটিতে পাইথন প্রোগ্রামিং ভাষার একেবারে প্রাথমিক কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পাইথনের মত সুবিশাল প্রোগ্রামিং ভাষার উপর বিস্তারিত আলোচনা করা এই টিউটোরিয়ালটিতে সম্ভব নয়। আশা করছি টিউটোরিয়ালটি নবীন শিক্ষার্থীদের পাইথনের সাথে পরিচিত হতে কাজে লাগবে। পাইথন একটি উচ্চ স্তরের জেনারেল-পারপাস প্রোগ্রামিং ভাষা। পাইথন পুরোপুরি ইন্টারপ্রিটেড ও ইন্টার‍্যাক্টিভ প্রোগ্রামিং ভাষা। পাইথনে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং করার পূর্ণ সুবিধা রয়েছে। গুইডো ভ্যান রোস্যাম এই প্রোগ্রামিং ভাষার জনক। পাইথন প্রোগ্রামিং ভাষাটি মুক্ত সোর্স ও জিএনইউ জেনারেল পাবলিক লাইসেন্সের আয়তায় প্রকাশিত। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিনিয়ত অসংখ্য স্বেচ্ছাসেবী প্রোগ্রামার ও সফটওয়্যার প্রকৌশলীগণ পাইথন প্রোগ্রামিং ভাষাটি উন্নয়ন, এই ভাষার ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি সহ বিভিন্ন ধরণের কল্যাণমূলক কাজ করে যাচ্ছেন। তরঙ্গ সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের প্রথমেই জানতে হবে তরঙ্গ কি? তরঙ্গ হচ্ছে যে পর্যাবৃত্ত আন্দোলন বা আলোড়নের সঞ্চালনের ফলে শক্তি এক স্থান থেকে আরেক স্থানে স্থানান্তরিত হয়। কিছু তরঙ্গ আছে যেগুলি সঞ্চালনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন। আবার কিছু তরঙ্গ আছে যেগুলি সঞ্চালনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়না। এমনি দুইটি উদাহরণ হচ্ছে শব্দ ও সূর্য থেকে পৃথিবীতে আসা শক্তি। শব্দ চলাচলের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হলেও সূর্য থেকে যে শক্তি পৃথিবীতে আসে তা মাধ্যম ছাড়াই সঞ্চালিত হতে পারে। কেননা সূর্য থেকে পৃথিবীতে আসার সময় এই শক্তিকে এক বিশাল মাধ্যমহীন পথ অতিক্রম করে আসতে হয়। আমার সালাম নিবেন। আমার উইকিবই:প্রশাসক উইকিশৈশব ইউরোপ বইয়ের কিছু পাতার অপসারণ প্রস্তাবনা এই বই এ বিশ্বে প্রতিটি দেশের কমপক্ষে একটি করে ছবিসহ বিভিন্ন উপস্থাপন করা হয়েছে। সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ placeholder=একটি নতুন পাতা তৈরি করতে এখানে একটি দেশের নাম লিখুন! আমি ইকবাল হোসেন,বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় বসবাস করছি। আপনি যদি কোন বার্তা দিতে চান তাহলে নিচের ঠিকানায় লেখুন- এই বইয়ের মূল উদ্দেশ্য আপনাদের, পাঠকদের, বিশ্বের প্রতিটি দেশের সর্ম্পকে এক নজরে কিছু তথ্য সরবরাহ করা। এটিকে একটি কফি টেবিল বই, বা একটি শিশুদের বই হিসাবে চিন্তা করা যেতে পারে। এই বইয়ের প্রতিটি পাতায় রয়েছে: * একটি ছোট স্থাননির্দেশক মানচিত্র যেটি নির্দেশ করবে বিশ্বগ্লোবে কাঙ্খিত দেশটি কোথায় অবস্থিত। * বাংলায় এবং ইংরেজি উভয় ভাষায় দেশটির নাম। * স্থানীয় ভাষায় উক্ত দেশের নাম। * দেশের একটি বৃহৎ চিত্র (যা এই বইয়ের মূল বৈশিষ্ট্য)। * দেশ সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক তথ্য, যেমন দেশটির রাজধানী এবং কোন মহাদেশের অর্ন্তগত। * উকিপিডিয়াতে দেশটির নিবন্ধের লিংক। * একটি "আরও পড়ুন" বিভাগ। এই টেমপ্লেটটি বিষয়শ্রেণী:স্পেনীয়/অসম্পূর্ণ]]তে একটি পাতা যোগ করে।'' [[বিষয়শ্রেণী:আন্তঃউইকি সংযোগ টেমপ্লেট PAGENAME noinclude> উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক আমি বাংলা বলতে পারি না. এই বইটি ইংরেজি উইকিবই থেকে অনুবাদ করা হয়েছে। লেখক: বাংলা সংস্করণের অনুবাদক এবং সম্পাদক: title=সংখ্যা ০ এর কিছু উদাহরণ একটি টেবিল যা বইয়ে ব্যবহার করার জন্য। উইকিশৈশব: ছোটো সংখ্যা * title: উদাহরণস্বরূপ "সংখ্যা ১ এর কিছু উদাহরণ"। [[বিষয়শ্রেণী: উইকিশৈশব: ছোট নাম্বার টেমপ্লেট টেবিল]] [[উইকিশৈশব:ছোটো সংখ্যা]]র প্রতিটি পাতার নিচের অংশে এই টেমপ্লেট যুক্ত করুন। title=সংখ্যা ১ এর কিছু উদাহরণ এই বইটি মুদ্রণ করা যেতে পারে যাতে ছোট বাচ্চারা ছবিগুলোত রঙ করতে পারে। দয়া করে নীচের বিভাগে যে কোনো ছবি যোগ করুন- Image:Nap (15 dots).svg তন্দ্রা link=:উইকিশৈশব:ধাঁধা এবং অঙ্কন বই/তন্দ্রা নিজের পছন্দের রঙ দিয়ে এই বড়দিনের গাছ রঙ কর। ঘোড়াটিকে তার দুর্গ ফিরে যেতে সাহায্য কর। জন্মদিনের কেকটিকে নিজের পছন্দের রঙ দিয়ে রঙিন করে তোল। একটি পেন্সিল দিয়ে বিন্দুগুলো যোগ কর তারপর বাছুরটিকে রঙ কর। উদ্ভট জিনিসটি খোঁজ এবং এর চারপাশে বৃত্ত আঁক। নিজের ইচ্ছামত উন্মাদ বিজ্ঞানীটিকে রঙ কর। নিজের পছন্দের যেকোন রঙ দিয়ে জাদুকরী কুটিরটি রঙ কর। সংস্কৃত বর্ণমালার স্বরবর্ণের চিহ্ন ও তাদের প্রয়োগ সংস্কৃত বর্ণমালা – ব্যঞ্জনবর্ণ বর্গ সংস্কৃত বর্ণমালায় ড়, ঢ়, য়, ৎ এই বর্ণগুলি নেই । কিন্তু এদের ব্যাবহার আছে । সংস্কৃত বর্ণমালায় ड, ढ, य, त् এই বর্ণগুলিই উপরের বর্ণগুলিতে ব্যবহৃত হয় । যুক্তবর্ণ ও আরও কয়েকটি বর্ণ সংস্কৃত বর্ণমালায় দেবনাগরী অক্ষরে অনুস্বার (ং) এর ব্যবহার সংস্কৃত বর্ণমালায় দেবনাগরী অক্ষরে বিসর্গ (ঃ) এর ব্যবহার সংস্কৃত দেবনাগরী অক্ষরে রেফ্ এর ব্যবহার দেবনাগরী অক্ষরে সংস্কৃত বর্ণমালায় য-ফলা যোগ সংস্কৃত দেবনাগরী অক্ষরে রেফ্ এর ব্যবহার সংস্কৃত বর্ণমালায় সংযুক্ত বর্ণ গঠনের পদ্ধতি *২. কিছু বর্ণের মাঝখানে দাঁড়ি থাকে । যেমন – क, फ ইত্যাদি । *৩. কিছু উপরে ছোটো বোঁটার মতো দাঁড়ি থাকে । যেমন – ङ, छ, ट, ठ, ड, ढ, द ইত্যাদি । সাধারণভাবে সংস্কৃত বর্ণমালায় সংযুক্ত বর্ণ গঠনের সময় र (র) ও न (না) বাদে পরের বর্ণ ঠিক থাকে । অর্থাৎ একই রকম থাকে । কিন্তু আগের বর্ণের কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় । পরিবর্তন দ্বারা সংস্কৃত বর্ণমালার সংযুক্ত বর্ণ গঠনের পদ্ধতি *১. যে সব বর্ণের ডান পাশে দাঁড়ি থাকে তারা প্রথমে থাকলে, তাদের ডান পাশের দাঁড়ি বাদ যায় এবং পরের বর্ণ ডান পাশে বসে । যেমন – ग म ग्म । এখানে লক্ষ্য করুণ ग বর্ণটির ডান পাশের দাঁড়িটি বাদ দেওয়া হয়েছে এবং পরের বর্ণটি তার গান পাশে বসানো হয়েছে । *২. যে সব বর্ণের মাঝখানে দাঁড়ি আছে তারা প্রথমে থাকলে তাদের গান পাশের একটু অংশ বাদ যায় এবং পরের বর্ণ তার গান পাশে বসে । যেমন – क म क्म । এখানে লক্ষ্য করুণ क বর্ণটির ডান পাশের একটু অংশ বাদ দিয়ে পরের বর্ণটি বসানো হয়েছে । *৩. যে সব বর্ণের উপরে ছোটো বোঁটার মতো দাঁড়ি আছে তারা প্রথমে থাকলে পরের বর্ণ প্রায়ই তাদের নিচে বসে । আবার অনেক সময় প্রথম বর্ণটিতে হস্ (্) চিহ্ন দিয়ে পরের বর্ণটি তার ডান পাশে বসানো হয় । যেমন – ङ ग ङ्ग ङ् ग । এখানে লক্ষ্য করুণ ग বর্ণটি একবার ङ বর্ণটির নিচে বসেছে, আর একবার হস্ (্) চিহ্ন দিয়ে পরের বসানো হয়েছে । *৪. র বা ন পরে থাকলে এরা ফলা রূপে আগের বর্ণের নিচে বসে । যেমন – क र क्र ও प न प्न। লক্ষ্য করুণ र न পরে থাকার কারণে ফলা রূপে নিচে বসেছে । কিন্তু র এর উচ্চারণ আগে হলে অর্থাৎ র আগে থাকলে রেফ্ হয়ে পরের বর্ণের মাথায় বসে । যেমন – र क र्क । লক্ষ্য করুণ र আগে থাকায় রেফ্ হয়ে পরের বর্ণের মাথায় বসেছে । *৬. অনেক সংযুক্তবর্ণ উপরে – নীচে বা পাশাপাশি বসিয়ে গঠন করা হয় । যেমন – ञ्ज (ঞ্জ श्च (শ্চ श्व (শ্ব) ইত্যাদি । ইংরেজি ভাষায় ব্যবহৃত ৫ টি স্বরবর্ণ বা vowel হল # আপনি কেমন আছেন?/তুমি কেমন আছো How are you? * তোমার সাথে দেখা হয়ে ভাল লাগছে। দেখা হওয়ার শুরুতে বললে) Nice to meet you . যে সকল ইংরেজি প্রবাদ বা উপদেশ বাক্য আমরা প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করি, তার কিছুটা নিচে তুলে ধরা হলঃ বাংলা অনুবাদের সংখ্যা অপ্রতুল- নতুন ব্যবহারকারী প্রয়োজন এটা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। উইকিবইতে একটু ঘুরলেই এটা বোঝা যাবে। নতুন ব্যবহারকারী/ প্রশাসক তৈরি করা আশু প্রয়োজন। এছাড়া 'স্ব' দেখা যাচ্ছে না। ; নিস্ক্রিয় প্রশাসকদের জন্য মন্তব্যের অনুরোধ সকল মতামত গ্রহণযোগ্য। আলোচনা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ২১ মে ২০১৩ (২০১৩-০৫-২১) এর মধ্যে বন্ধ করা হবে, কিন্তু প্রয়োজন হলে এই সময়সীমা বাড়ানো হবে। প্রকল্পের জন্য আপনার ২০০ ডলার থেকে ৩০,০০০ ডলার যাই প্রয়োজন হোক ইন্ডিভিজ্যুয়াল এংগেজমেন্ট গ্র্যান্টস সেটি দেবে এবং প্রয়োজনে এমন কাউকে নিয়োগ দেবে যে আপনার কাজে সহায়তা করবে। ১৮:৫৯, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪ (ইউটিসি) ১৮:৩০, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ (ইউটিসি) ১৯:৪৮, ১০ এপ্রিল ২০১৫ (ইউটিসি) বাংলা উইকিবইয়ের সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনা}} * এই পৃষ্ঠাটি বাংলা উইকিবইয়ের সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনার জন্য নিবেদিত পাতা। এখানে বাংলা উইকিবই সংক্রান্ত বিষয়ে যেকোনো প্রসঙ্গ তুলে ধরতে পারেন। * আপনার নিজের নিরাপত্তার জন্যই, অনুগ্রহপূর্বক আপনার ই-মেইল ঠিকানা বা যোগাযোগের জন্য অন্য কোনো তথ্য এখানে দেবেন না । searchbuttonlabel=বর্তমান ও পুরোনো আলোচনা খুঁজুন আপনাকে উর্দু উইকিবইয়ে স্বাগত। এটি উর্দু শেখার বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক উর্দু হল পাকিস্তানের দুইটি রাষ্ট্রভাষার একটি। এটা ভারতের ২২টি ভাষার মধ্যে একটি। এটা ভারতের ৫টি রাজের প্রধান ভাষা। ৬০-৮০ মিলিয়ন মানুষ উর্দু ভাষায় কথা বলে। SILঅনুসারে (১৯৯৯ উপাত্ত সবচেয়ে বেশি কথা বলা ভাষার মধ্যে এর অবস্থান পঞ্চম। **কার্যকলাপ এবং গল্প বলার বর্ণনা [[উইকিশৈশব:ছোটো সংখ্যা প্রতিটি পাতার নিচের অংশে এই টেম্পলেট যুক্ত করুন। আপনি যদি এই উইকিশৈশব প্রকল্পে অবদান রাখতে চান, তাহলে প্রতিটি পৃষ্ঠার জন্য সবচেয়ে ভাল শৈলী হচ্ছে যদি আপনি নিচের মত করে সম্পাদনা করেন * কিছু গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান। (পাঁচটি তালিকা) দ্রুত, একটি পৃষ্ঠায় শুরু করতে নিম্নলিখিত লেখাগুলো পাতায় কপি এবং পেস্ট করুন: title=সংখ্যা ২ এর কিছু উদাহরণ title=সংখ্যা ৩ এর কিছু উদাহরণ # অকাজ বউড়ী দড়, লাল কুটতে খরতর/ অকাজে বউড়ী, লাউ কুটতে দৌড়াদৌড়ি সহজ কাজে তৎপর # অকালের তাল বড় মিষ্টি # অতি দর্পে হতা লঙ্কা অহংকারই পতনের কারন # অগভীর জলে সফরী ফর-ফরায়তে # অপচয় কর না, অভাবেতে পড়ো না # অতি চালাকের গলায় দড়ি # অন্ন দেখে দেবে ঘি, পাত্র দেখে দেবে ঝি # অল্প শোকে কাতর, অধিক শোকে পাথর # আগে ঘর, তবে পর # আয় বুঝে ব্যয় কর # আগে গেলে বাঘে খায়,পাছে গেলে সোনা পায় # আপন ছাগল বেঁধে রাখি,পরের ছাগল হাততালি দি # আপনার নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ নিজের ক্ষতি করে অপরের ক্ষতি করা। # আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া # আদার বেপারীর জাহাজের খবর # আপ ভালো তো জগৎ ভালো # আপনি বাঁচলে বাপের নাম # আসলে মুষল নেই ঢেঁকি ঘরে চাঁদোয়া # ঈশ্বর তাদেরই সাহায্য করেন যে নিজেকে সাহায্য করে # উপদেশের চেয়ে দৃষ্টান্ত ভাল # উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে # উচিত কথায় দেবতা তুষ্ট,উচিত কথায় মানুষ রুষ্ট # উস্তাদের /ওস্তাদের মার শেষ রাতে # ঊনো বর্ষায় দুনো শীত # এক ছেলের মা, ভয়ে কাঁপে গা # এক কড়ার মুরদনেই, ভাত মারবার গোঁসাই # এক যাত্রায় পৃথক ফল # এক ঢিলে দুই পাখি মারা # এমনি যায় না মাস, আবার দুদিন বেশি/বাকি # কইয়ের তেলে কই ভাজা # কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলেনা # কাটা গায়ে নুনের ছিটে # কারো পৌষ মাস,কারো সবর্নাশ # কলের কাজ বলে হয় না # কাজের বেলায় কাজি কাজ ফুরালে পাজি # কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন # কুল রাখি না শ্যাম রাখি # কোথা যাও গোপাল সঙ্গে যাবে কপাল # খাজনার চেয়ে বাজনা বড়/বেশি # খোয়াড়ে পড়লে হাতি, চামচিকেতে ও মারে লাথি # খিদে থাকলে আলুনি ও রোচে # খাল কেটে কুমির আনা # খালি কলসি বাঁজে বেশি # গেঁয়ো যোগী ভিখ পায় না # গাছের ও খায় তলার ও কুড়ায় # গাছে না উঠতেই এক কাঁদি # গাছে তুলে মই কাড়া # গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল # ঘুটে পুড়লে গোবর হাসে # ঘটি ডোবে না নামে তালপুকুর # ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া # ঘাটে এসে নৌকা ডোবা # ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়া # চক চক করলেই সোনা হয় না # চাচা আপন প্রাণ বাঁচা # চাল নাই, ধান নাই, গোলাভরা ইদুঁর # চাল না চুলো ঢেঁকি না কুলো # চেনা বামুনের পৈতা লাগে না # চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ে ধরা # চোখে সরিষার ফুল দেখা # চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে # চোরে চোরে মাসতুতো ভাই # ছল করে জল আনা # ছুঁচ হয়ে ঢোকে, ফাল হয়ে বেরোয় # ছাই ফেলতে ভাঙ্গা কুলো # ছেড়ে দেমা কেঁদে বাঁচি # ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা # জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ # জোর যার মুলুক তার # ঝোপ বুঝে কোপ মার # ঝিকে মেরে বউকে শেখানো বাংলা স্বরবর্ণ (vowel) ১১ টিঃ বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনবর্ণ (Consonant) ৩৯ টিঃ বাক্যতত্ত্ব (ইংরেজি: Syntax) নামক ভাষাবিজ্ঞান]]ের শাখায় বাক্যের গঠন নিয়ে আলোচনা করা হয়। আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে একাধিক শব্দ কী নিয়মে যুক্ত হয়ে বৃহত্তর এককসমূহ (যাদের মধ্যে বাক্য প্রধানতম একক) গঠন করে এবং এই বৃহত্তর এককগুলোর বৈশিষ্ট্য কী, সেটাই বাক্যতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়। বৃহত্তর খণ্ডবাক্য-সদৃশ (clause-like) এককে প্রদর্শিত আচরণের ওপর ভিত্তি করে শব্দসমূহের শ্রেণীবিভাগ, বাক্যের গঠনের ওপর শব্দের আভিধানিক (lexical) অর্থের প্রভাব, বিভিন্ন প্রকারের বাক্যের মধ্যকার বিধিবদ্ধ (formal) সম্পর্ক আবিষ্কার, ইত্যাদি বাক্যতাত্ত্বিকদের (syntactician) গবেষণার বিষয়। আধুনিক বাক্যতত্ত্বে বিমূর্তায়ন (abstraction) গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা। ধারণা করা হয় প্রতিটি বাক্যের বহিঃস্থ ধ্বনিতাত্ত্বিক (phonetic) রূপ বা তলের (surface structure) বিপরীতে একটি গভীর সাংগঠনিক তল (deep structure) বিদ্যমান, এবং এই তলদ্বয় এক ধরনের "রূপান্তর transformation) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংযুক্ত। বিশুদ্ধ তাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাক্যতত্ত্বের কাজ মানুষের ভাষাবোধের একটি বিধিনির্ভর (formal) মডেল তৈরিতে সাহায্য করা। আবার শ্রেণীকরণবিদ্যার (typology) দৃষ্টিকোণ থেকে বাক্যতত্ত্বের লক্ষ্য বিভিন্ন ভাষার উপাত্ত সংগ্রহ করে তাদের মধ্যে সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য খুঁজে বের করে কিছু বর্ণনামূলক (descriptive) সাধারণ বৈশিষ্ট্য সংগ্রহ করা। [[সমাস হচ্ছে পরস্পর অর্থ সম্পর্কযুক্ত একাধিক পদ বা একটি পদ ও একটি উপসর্গের একপদীকরণ। যেমনঃ সু (ভালো) ব্রত যার সুব্রত। সমাস শব্দের অর্থ সংক্ষেপ, সমর্থন, সংগ্রহ, মিলন। সন্ধিতে মিলন ঘটে সন্নিহিত বর্ণের, সমাসে মিলন ঘটে পাশাপাশি থাকা দুই, তিন বা তার বেশি সংখ্যক পদের।যেমন; সংখ্যা+অতীত= সংখ্যাতীত; সংখ্যাকে অতীত= সংখ্যাতীত। সন্ধির কাজ ধ্বনিতে। আর সমাসের কাজ শব্দে। সমাস প্রধানত ছয় প্রকার। যথাঃ দ্বন্দ্ব, বহুব্রীহি, কর্মধারয়, তৎপুরুষ, দ্বিগু এবং অব্যয়ীভাব । (অনেক ব্যাকরণবিদ দ্বিগু কে কর্মধারয় এর অন্তর্ভুক্ত মনে করেন। অনেকে আবার কর্মধারয় কে তৎপুরুষ এর অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এ দিক দিয়ে সমাস চার প্রকার। তবে অধিকাংশের মতে সমাস ছয় প্রকার।) এছাড়া কিছু অপ্রধান সমাস আছে। যেমন অলোপ, বাক্যাশ্রয়ী,নিত্য ইত্যাদি। যে সমাসে সমস্যমান প্রত্যেক পদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয় এবং পদ দুটি কোন সংযোজক অব্যয় দ্বারা যুক্ত থাকে তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমনঃ রূপ ও রস ও গন্ধ ও শব্দ ও স্পর্শ রূপরসগন্ধশব্দস্পর্শ; অন্ন ও বস্ত্র অন্নবস্ত্র। যে সমাসে মূখ্যভাবে সমস্যবান পদসমূহের অর্থপ্রতীতি না হয়ে অন্য পদের অর্থ মূখ্যরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যথাঃ পীত হইয়াছে অম্বর যাহার পীতাম্বর (অর্থ শ্রীকৃষ্ণ)। এর ব্যাসবাক্যে একটি যদ্ শব্দের প্রয়োগ থাকে। দশভুজা=দশহাতের সমাহার যার। বিশেষ্যের সাথে বিশেষণের সমাসকে কর্মধারয় সমাস বলে। যথাঃ নীল যে উৎপল নীলোৎপল। কর্মধারয় সমাসে উত্তর পদের অর্থ প্রধানভাবে থাকে। কর্মধারয় সমাস প্রধানত চার প্রকার। যথাঃ- কর্মধারয় সমাসে কোন কোন স্থানে মধ্যপদের লোপ হয়। সেজন্যেই একে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে। যথাঃ হিমালয় নামক পবর্ত হিমালয়পবর্ত। এখানে ‘নামক’ মধ্যপদের লোপ হয়েছে। সমান ধর্মবাচক পদের প্রয়োগ না থাকলে উপমেয় ও উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। যেমনঃ মুখ চন্দ্রসদৃশ মুখচন্দ্র। উপমানবাচক পদের সাথে সমান ধর্মবাচক পদের মিলনে যে সমাস হয়, তাকে উপমান কর্মধারয় সমাস বলে। যেমনঃ শশের (খরগোশের) ন্যায় ব্যস্ত শশব্যস্ত। দ্বিতীয়াদি বিভক্তান্ত পদ পূর্বে থেকে যে সমাস হয়, তাকে তৎপুরুষ সমাস বলে। এতে উত্তরপদের অর্থ প্রাধান্য থাকে। যেমনঃ লবণ দ্বারা অক্ত (যুক্ত লবণাক্ত। তৎপুরুষ শব্দটির অর্থ হল "তার পুরুষ"। তার পুরুষ এই শব্দ গুলির একপদীকরণে তৎপুরুষ শব্দটির সৃষ্টি হয়েছে। এখানে পূর্ব পদ থেকে সম্বন্ধ পদের বিভক্তি 'র' লোপ পেয়েছে ও উত্তর পদের অর্থ প্রাধান্য পাচ্ছে। এইভাবে এই সমাসের অধিকাংশ উদাহরণে পূর্ব পদের বিভক্তি লোপ পায় ও উত্তর পদের অর্থ প্রাধান্য থাকে এবং তৎপুরুষ শব্দটি হল এই রীতিতে নিষ্পন্ন সমাষের একটি বিশিষ্ট উদাহরণ।তাই উদাহরণের নামেই এর সাধারণ নামকরণ করা হয়েছে তৎপুরুষ সমাস। তৎপুরুষ সমাস বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। যথাঃ- দ্বিতীয়া-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে দ্বিতীয়া-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ স্বর্গকে গত স্বর্গগত। তৃতীয়া-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে তৃতীয়া-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ রজ্জু দ্বারা বন্ধ রজ্জুবন্ধ। চতুর্থী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে চতুর্থী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ যজ্ঞের নিমিত্ত ভূমি যজ্ঞভূমি। পঞ্চমী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে পঞ্চমী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ মুখ হইতে ভ্রষ্ট মুখভ্রষ্ট। ষষ্ঠী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে ষষ্ঠী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ দীনের বন্ধু দীনবন্ধু। সপ্তমী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে সপ্তমী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ দিবাতে নিদ্রা দিবানিদ্রা। নঞ্ অব্যয় পূর্বে থেকে যে সমাস হয়, তাকে নঞ্তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ ন উক্ত অনুক্ত। যে তৎপুরুষ সমাসে পূর্ব পদের দ্বিতীয়াদি বিভক্তি লোপ হয় না তাকে অলুক তৎপুরুষ সমাস বলে। যেমন: ঘিয়ে ভাজা, গরুর গাড়ি, গায়েপড়া ইত্যাদি। তদ্ধিতার্থে, উত্তরপদ পরে ও সমাহার বুঝালে সংখ্যাবাচক শব্দ পূর্বে থেকে যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে। তদ্ধিতার্থে, যথাঃ পঞ্চ (পাঁচটি) গো দ্বারা ক্রীত পঞ্চগু। উত্তরপদ পরে, যথাঃ পঞ্চ হস্ত প্রমাণ ইহার পঞ্চহস্তপ্রমাণ। [এখানে প্রমাণ শব্দ উত্তরপদ পরে থাকায় পঞ্চ ও হস্ত এই দুই পদের দ্বিগু সমাস হয়েছে]। সমাহারে, যথাঃ ত্রি (তিন) লোকের সমাহার ত্রিলোকী।দ্বিগু শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হল 'দুটি গরু' কিন্তু ব্যাকরণ সম্মত অর্থ হল 'দুটি গরুর মূল্যে কেনা। অব্যয় পদ পূর্বে থেকে যে সমাস হয় এবং যাতে পূর্ব পদের অর্থেরই প্রাধান্য থাকে, তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। যেমনঃ আত্মাকে অধি (অধিকার করিয়া অধ্যাত্ম। যে সমাসে সমস্যমান পদ দ্বারা সমাস-বাক্য হয় না, অন্য পদের দ্বারা সমস্ত পদের অর্থ প্রকাশ করতে হয়, তাকে নিত্য সমাস বলে। যেমনঃ অন্য গ্রাম গ্রামান্তর। কৃদন্ত-পদের পূর্বে যে পদ থাকে, তাকে উপপদ বলে এবং উপপদের সাথে কৃদন্ত-পদের যে সমাস হয়, তাকে উপপদ সমাস বলে। যেমনঃ কুম্ভ করে যে কুম্ভকার। প্র, পরা প্রভৃতি ২০টি উপসর্গের সাথে তৎপুরুষ সমাস হলে, তাকে প্রাদি সমাস বলে। যেমনঃ সম্ (সম্যক্) যে আদর সমাদর যে সমাসে সমাসবদ্ধ পদগুলি একমাত্রায় লেখা হয় না এমনকী সবসময় পদসংযোজক চিহ্ন দ্বারাও যুক্ত করে লেখা হয় না বিচ্ছিন্নভাবে লিখিত এই সমাসকে বলা হয় বাক্যাশ্রয়ী সমাস।যেমন বসে আঁকো প্রতিযোগিতা সব পেয়েছির দেশ ইত্যাদি। * সুবলচন্দ্র মিত্র (১৯৯৫ সরল বাঙ্গালা অভিধান, নিউ বেঙ্গল প্রেস প্রাইভেট লিমিটেড, কোলকাতা। * ড. অশোককুমার মিশ্র, বাংলা ব্যাকরণ, রবীন্দ্র লাইব্রেরী। বাংলা ভাষার শব্দের বানানের ক্ষেত্রে দন্ত্য-ন এর মূর্ধন্য-ণ তে পরিবর্তনের নিয়মসমূহকে ণত্ব বিধান বলা হয়। দন্ত্য-ন এর মূর্ধন্য-ণ তে পরিবর্তনের নিয়মসমূহ * ঋ, র, ষ বর্ণের পরে দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন- ঋণ, বর্ণ, বিষ্ণু, বরণ, ঘৃণা। * যদি ঋ, র, ষ বর্ণের পরে স্বরবর্ণ ক-বর্গ, প-বর্গ, য, ব, হ অথবা অনুস্বার (ং) থাকে, তার পরবর্তী দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়ে যায়। যেমন- কৃপণ, নির্বাণ, গ্রহণ। * ট-বর্গের পূর্বের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন- বণ্টন, লুণ্ঠন, খণ্ড। * প্র, পরা ইত্যাদির পর 'নি' উপসর্গের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন- প্রণিপাত, প্রণিধান ইত্যাদি। কোথায় কোথায় ণত্ব বিধান নিষেধ বা খাটে না * বিদেশী শব্দের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন- কোরআন, জার্মান, জবান, নিশান, ফরমান, রিপন। * পূর্বপদে ঋ, র, ষ থাকলে পরপদে দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন- মৃগনাভি, দুর্নাম, ত্রিনেত্র, মৃন্ময়। বাংলা ভাষার যে সব শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে নেওয়া হয়েছে সে সব শব্দে সংস্কৃত ভাষার বানানরীতি অবিকৃত রাখা হয়েছে। সংস্কৃত ভাষার বানান ও উচ্চারণ রীতি ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত। সংস্কৃত ভাষার পণ্ডিতেরা কোনো শব্দের উচ্চারণকে অনায়াস করার জন্য একটি শব্দে পরপর দুইটি ধ্বনি]]কে কাছাকাছি উচ্চারণস্থলের রাখার চেষ্টা করেছেন। মূর্ধন্য-ণ এবং দন্ত্য-ন-এর উচ্চারণ আপাতশ্রবণে কাছাকাছি মনে হলেও মূর্ধন্য-ণ উচ্চারণ করতে হয় মূর্ধা থেকে আর দন্ত্য-ন উচ্চারণ করতে হয় দন্ত্য থেকে। তাই, যে সব ধ্বনি উচ্চারণ করতে জিহবার অগ্রভাগ দাঁতকে স্পর্শ করে অর্থাৎ 'ত'-বর্গীয় ধ্বনিগুলো (যেমন ত, থ, দ, ধ) উচ্চারণ করার সময় কাছাকাছি আরেকটি ধ্বনি মূর্ধা থেকে উচ্চারণ না করে দন্ত্য থেকে উচ্চারণ করা সহজসাধ্য। সেকারণে সাধারণভাবে 'ত'-বর্গীয় ধ্বনির সাথে যুক্ত ধ্বনি দন্ত্য-ন হয়। একই নিয়ম অনুসারে, যেসব ধ্বনি উচ্চারণ করতে জিহবার অগ্রভাগ মূর্ধাকে স্পর্শ করে অর্থাৎ 'ট'-বর্গীয় ধ্বনিগুলো (যেমন ট, ঠ, ড, ঢ)-র সাথে যুক্ত ধ্বনি মূর্ধন্য-ণ হয়। ঋ, র, ষ উচ্চারণ করতে হয় মূর্ধা থেকে আর তাই এই ধ্বনিগুলোর সাথে যুক্ত ধ্বনি হয় মূর্ধন্য-ণ। এখানে উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ্য যে বণ্টন, লুণ্ঠন"-এই শব্দগুলোর প্রথম মূর্ধন্য-ণ টি 'ট'-বর্গীয় ধ্বনির সাথে যুক্ত হয়ে উচ্চারিত হচ্ছে, তাই এখানে ণত্ব বিধান ব্যবহৃত হবে, কিন্তু পরের দন্ত্য-ন এর আগে বিরতি থাকায় মূর্ধন্য-ণ হচ্ছে না। ষত্ব বিধান-এর জন্যও একই রকম নিয়ম প্রযোজ্য। বাংলা ভাষার শব্দে দন্ত্য-স এর মূর্ধন্য-ষ তে পরিবর্তনের নিয়মসমূহকে ষত্ব বিধান বলা হয়। দন্ত্য-স এর মূর্ধন্য-ষ তে পরিবর্তনের নিয়মসমূহ * ঋ-কারে পরে মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন- ঋষি, বৃষ, বৃষ্টি। * অ, আ, বাদে অন্য স্বরবর্ণ, ক এবং র বর্ণের পরের প্রত্যয়াদির দন্ত্য-স এর মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন- ভবিষ্যৎ, পরিষ্কার, মুমূর্ষ। অতি অভি' এমন শব্দের শেষে ই-কার উপসর্গ এবং 'অনু' আর 'সু' উপসর্গের পরে কতগুলো ধাতুর দন্ত্য-স এর মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন- অতিষ্ঠ, অনুষ্ঠান, নিষেধ, অভিষেক, বিষণ্ন('ণ্ন' মূর্ধ-ণ পরে দন্ত্য-ন সুষম। * নিঃ, দুঃ, বহিঃ, আবিঃ, চতুঃ, প্রাদুঃ এ শব্দগুলোর পর ক্‌, খ্‌, প্‌, ফ্‌ থাকলে বিসর্গ (ঃ) এর জায়গায় মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন- নিঃ কাম নিষ্কাম, দুঃ কর দুষ্কর, বহিঃ কার বহিষ্কার, নিঃ পাপ নিষ্পাপ। কোথায় কোথায় ষত্ব বিধান নিষেধ বা খাটে না * খাঁটি বাংলা ও বিদেশী শব্দে মূর্ধন্য-ষ হয় না। যেমন- টেক্স, পুলিশ, জিনিস, মিসর, গ্রিস, স্টেশন, মুসাবিদা। * অঃ বা আঃ থাকলে তার পরে ক্‌, খ্‌, প্‌, ফ্‌ সন্ধিযুক্ত হলে বিসর্গ (ঃ) এর জায়গায় দন্ত্য-স হয়। যেমন- পুরঃ কার পুরস্কার, ভাঃ কর ভাস্কর, তিরঃ কার তিরস্কার, পরঃ+ পর= পরস্পর, স্বতঃ ফূর্ত= স্বতঃস্ফূর্ত * অঃ বা আঃ থাকলে তার পরে ক্‌, খ্‌, প্‌, ফ্‌ ছাড়াও ত থাকলেও স হতে পারে সত্যতা, যেমন- মনঃ+ তাপ মনস্তাপ, শিরঃ ত্রাণ= শিরস্ত্রাণ ফার্সি ভাষায় ৬ টি স্বরবর্ণ বা vowel এবং ২৩টি ব্যঞ্জনবর্ণ বা consonant আছে।পাঠকের বোঝার সুবিধার্থে বাংলা উচ্চারণ এর সাথে ফিংলিশ উচ্চারণ ও দেওয়া হল : | colspan="3" width="300 ফার্সি এই বর্ণগুলোর (ث,ح,ع,ق,ز)বাংলা বর্ণমালার সাথে উচ্চারণের তেমন একটা মিল নেই * উর্দু এবং ফার্সি বর্ণমালা প্রায় একই রকম ফার্সি বর্ণ যা আরবীতে নেই কোনো শব্দের যতটুকু অংশ একটানে বা এক ঝোঁকে উচ্চারিত হয়, তাকে বাংলা ভাষায় অক্ষর বলে। যেমন- বাংলা লিপিতে বর্তমানে ১১টি স্বরবর্ণ অক্ষর আছে যা ৭টি প্রধান স্বর উচ্চারণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই সাতটিকে মৌলিক স্বরবর্ণ বলে ৷ * যখন কোনো স্বরবর্ণ শব্দ বা শব্দাংশের প্রথমে বসে অথবা অন্য কোন স্বরবর্ণের পরে বসে, তখন তাকে আলাদা বর্ণ হিসেবে লেখা হয়। কিন্তু কোনো স্বরবর্ণ কোনো ব্যঞ্জনবর্ণের পরে বসলে, তখন নির্দিষ্ট চিহ্ন (বৈশিষ্ট্যসূচক চিহ্ন) দিয়ে একে প্রকাশ করা হয়। এই চিহ্নকে কার বলা হয়। যেমন ক ব্যঞ্জনবর্ণের পরে এ স্বরবর্ণ বসলে তখন ে চিহ্ন বা এ-কার ব্যবহৃত হয়ে কে লেখা হয়। * এই নিয়মের একমাত্র ব্যতিক্রম হল অ স্বরবর্ণ। এই বর্ণের কোনো চিহ্ন নেই কারণ এটি পূর্বনির্ধারিত সহজাত স্বরবর্ণ। * ব্যঞ্জনবর্ণের পরে অ বা কোনো স্বরবর্ণ না থাকলে ব্যঞ্জনবর্ণটির সাথে হসন্ত চিহ্ন (্) ব্যবহার করা হয়, যেমন ক্''। নিম্নে আধুনিক বাংলা স্বরবর্ণের তালিকা ও উচ্চারন প্রণালী দেখানো হল। এই ১১টি স্বরবর্ণ ছাড়াও ৠ ঌ এবং ৡ এই তিনটি স্বরবর্ণ পূর্বে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে এদের ব্যবহার করা হয় না, এবং "অ" হচ্ছে সম্পূর্ণ ভাবে স্বতন্ত্র স্বরবর্ণ এবং পুরো বাংলা লিপির পূর্বনির্ধারিত সহজাত স্বরবর্ণ, তাই তার বৈশিষ্ট্যসূচক চিহ্ন নেই। * আধুনিক বাংলা উচ্চারণে কিছু ব্যঞ্জনবর্ণের মধ্যে উচ্চারণে পার্থক্য নেই, যেমন "ন দন্ত্য ন ণ মূর্ধন্য ণ) আর "ঞ ঞীয়/ইঙ)। শ তালব্য শ) আর "ষ মূর্ধন্য ষ) আধুনিক বাংলা উচ্চারণে একই রকম উচ্চারণ করা। "স দন্ত্য স র উচ্চারণ শব্দের উপর নির্ভর করে। * অর্ধ-স্বরবর্ণ ঙ উঙ/উম/উঁঅ) শব্দের প্রথমে আসতে পারে না। তেমনই "য় অন্তঃস্থ অ) শব্দের প্রথমে আসতে পারে না। ড় ডএ শূন্য ড়) আর "ঢ় ঢএ শূন্য ঢ় মনে করা হয় কমপক্ষে ব্যবহৃত এবং প্রায় অপ্রচলিত ব্যঞ্জনবর্ণ। য অন্তঃস্থ য) আর "জ বর্গীয় জ র মধ্যের উচ্চারণে পার্থক্য আছে, তা'ও অনেক বার পার্থক্য না'ও বোঝা যেতে পারে। ! চিহ্ন চিহ্নের নাম কাজ হসন্ত ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে যুক্ত হলে পূর্বনির্ধারিত সহজাত স্বর "অ" উচ্চারিত হয় না খণ্ড ত ত" এর খণ্ড রূপ অনুঃস্বর ঙ" এর খণ্ড রূপ বিসর্গ হ্" এর আরেকটি রূপ, এছাড়া সংক্ষেপের জন্যেও ব্যবহৃত বিরামচিহ্ন ও অন্যান্য ব্যবহৃত চিহ্ন বিরামচিহ্ন ও অন্যান্য ব্যবহৃত চিহ্ন কোনো স্বরবর্ণ দ্বারা পৃথক না থাকলে সর্বাধিক চারটি ব্যঞ্জনবর্ণ পরস্পর যুক্ত হয়ে যুক্তাক্ষর তৈরী করতে পারে। সাধারণতঃ প্রথম ব্যঞ্জনবর্ণ যুক্তাক্ষরের ওপরের দিকে বা বাম দিকে দেখা যায়। যুক্তাক্ষরে অনেক ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারী ব্যঞ্জনবর্ণ সংক্ষিপ্ত আকারে লেখা হয়, আবার অনেক ক্ষেত্রে মূল ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে তার কোনো সাদৃশ্য থাকে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাধারণ অবস্থায় ব্যঞ্জনবর্ণের যা উচ্চারণ, যুক্তাক্ষরে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণের পরিবর্তন হয়ে যায়। যেমন জ এবং ঞ এর মিলনের ফলে তৈরী জ্ঞ যুক্তাক্ষরের উচ্চারণ জিণ না হয়ে হয় গ্গ''। জ উচুনিচু এবং পাশাপাশি: জ্জ, জ্ঞ, জ্ব ত" ও ভ আকৃতি পরিবর্তন: ত্ত, ত্থ, ত্র, ভ্র থ উচুনিচু এবং পাশাপাশি: ন্থ, স্থ, ম্থ ম উচুনিচুতে নিচে (নিজের উপরের আকার প্রায় হারিয়ে দেয় ক্ম, গ্ম, ঙ্ম, ট্ম, ণ্ম, ত্ম, দ্ম, ন্ম, ম্ম, শ্ম, ষ্ম, স্ম স উচুনিচুতে নিচে (নিজের উপরের আকার হারিয়ে দেয় ক্স ঙ আকৃতি পরিবর্তন: ঙ্ক, ঙ্গ ধ আকৃতি পরিবর্তন করে আর "ঝ"-র মতন রূপ নেয়: গ্ধ, দ্ধ, ন্ধ, ব্ধ * রেফ: র্ক, র্খ, র্গ, র্ঘ, ইত্যাদি * রফলা: খ্র, গ্র, ঘ্র, ব্র, জ্র, ট্র, ঠ্র, ড্র, ম্র, স্র, ইত্যাদি রফলা যুক্ত হলে আকৃতি পরিবর্তন হয়: ক্র, ত্র, ভ্র ক ত"-র মতন রূপ নেয়: ক্র, ক্ত চ ব"-র মতন রূপ নেয়: ঞ্চ ট ট নিজের নিচে একটি বক্ররেখা তৈরি করে ট্ট ষ ণ তে "ণ" নিজেকে ২বার বক্র করে: ষ্ণ হ ন তে "ন" নিজেকে বক্রের মতন করে নেয়: হ্ন হ ম আকৃতি পরিবর্তন হ্ম গ" আর "শ র সঙ্গে "উ" যুক্ত হলে "ও র মতন নিচে বক্র তৈরি করে: গু, শু ত"-তে "উ-কার র সঙ্গে যুক্তাক্ষর "প ন" বা "স"। তখন "তু ও র মতন নিচে বক্র তৈরি করে: ন্তু, স্তু, প্তু ব্যঞ্জনের ডানে বক্র তৈরি করে: রু, গ্রু, ত্রু, থ্রু, দ্রু, ধ্রু, ব্রু, ভ্রু, শ্রু হ"-র সঙ্গে উপরে বক্র তৈরি করে: হু যুক্ত হলে ডানে ঘাই তৈরি করে: রূ, গ্রূ, থ্রূ, দ্রূ, ধ্রূ, ভ্রূ, শ্রূ হ র সঙ্গে যুক্ত হলে ডানে ঘাই তৈরি করে: হৃ কিচ্ছু উদাহরণ: স+ত +র=স্ত্র, ম+প+র=ম্প্র, জ+জ+ব=জ্জ্ব, ক্ষ+ম=ক্ষ্ম * তাত্ত্বিকভাবে, চার-ব্যঞ্জনবর্ণের যুক্তাক্ষর তৈরি করা যেতে পারে, যেমন র+স+ট+র=র্স্ট্র, কিন্তু বাস্তবীয় শব্দে পাওয়া যায় না। বাংলা অক্ষরগুলির উপর মাত্রা অর্থাৎ একটি আনুভূমিক রেখা দেয়া হয়। বাংলাতে মাত্রার প্রদর্শন পরিমাণ অনেক কম। খ শ ণ প ইত্যাদি বাংলা হরফে মাত্রার পরিমাণ খুব কম। বাংলাতে একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ের কিছু স্বতন্ত্র জ্যামিতিক বৈশিষ্ট্য এই প্রাক-মুদ্রণ যুগেই নির্দিষ্ট হয়ে গিয়েছিল। এগুলির মধ্যে নিচেরগুলি উল্লেখযোগ্য * অনুভূমিক মাত্রা এবং বিভিন্ন হরফে এর পরিমাণ * বেশির ভাগ বাংলা হরফে ব্যবহৃত উল্লম্ব রেখাকৃতি অংশটি। ক ঝ ধ ব র ইত্যদি হরফে ব্যবহৃত ত্রিভুজাকৃতি রূপটি। একই ত্রিভুজটির খানিকটা বিকৃত রূপ খ ঘ থ ফ য ষ ইত্যাদিতে দেখতে পাওয়া যায়। * লেখার দিকের সাথে অর্ধ-সমকোণে অংকিত বিভিন্ন রেখাংশ বিভিন্ন হরফে দেখতে পাওয়া যায়। ই ছ হ ইত্যাদির নিচের অংশে, এবং গ প শ ইত্যাদিতে উল্লম্ব রেখার সাথে সংযুক্ত অবস্থায় এরকম রেখাংশ দেখতে পাওয়া যায়। উপরের সবগুলিই বাংলা হরফকে নিজস্ব জ্যামিতিক বৈশিষ্ট্য প্রদান করেছে এবং অন্যান্য লিপি থেকে আলাদা করেছে। এসময়কার বাংলা হরফে আরও কিছু বৈশিষ্ট্য ছিল, যেগুলি বর্তমান বাংলা হরফে অনুপস্থিত। যেমন - র হরফটিকে ব এর পেটে দাগ কেটে দেখানো যেত। অর্থাৎ পেট-কাটা "ব ৰ) দিয়ে এটি নির্দেশ করা হত। বর্তমানে এটি অসমীয়া ভাষা]]তে প্রচলিত হলেও বাংলা]]য় আর প্রচলিত নেই। * বর্তমান বাংলা বেশ কিছু হরফের নিচে ফুটকি বা বিন্দু দেয়া হয়। এই ফুটকিগুলি এই যুগে প্রচলিত ছিল না। র কে পেটকাটা ব দিয়ে নির্দেশ করা হয়। য় এর নিচে কোন বিন্দু ছিল না; এটি শব্দে অবস্থানভেদে ভিন্ন ভাবে উচ্চারিত হত। আবার ড় এবং ঢ় এরও কোন অস্তিত্ব ছিল না। ড এবং ঢ শব্দের মাঝে বসলে ড় এবং ঢ় এর মতো উচ্চারিত হত। * ত+উ ব্যঞ্জন-স্বর সমবায়টি "ত্ত" দিয়ে প্রকাশ করা হত। আজও কোন কোন আধুনিক বাংলা যুক্তাক্ষরে, যেমন স+ত+উ স্তু যেমন- বস্তু) এবং ন+ত+উ ন্তু যেমন- কিন্তু এই দুইটি যুক্তাক্ষরের ত+উ অংশে এর ফসিল দেখতে পাওয়া যায়। এ সময় বাংলা ছাপা বইও বের হয়েছে। এগুলিতে বইয়ের একটি পাতা প্রথমে হাতে লেখা হত। তারপর সেই পুরো পাতার একটি প্রতিলিপি কাঠে বা ধাতুতে খোদাই করে নেওয়া হত। শেষে এই কাঠ বা ধাতুর ফলকে কালি লাগিয়ে একই পাতার অনেক কপি ছাপানো হত। একই লোকের হাতের লেখাতে যে বৈচিত্র্য থাকতে পারে, সেগুলি এই ছাপায় শুধরানো যেত না। বাংলা মুদ্রিত হরফের জ্যামিতিক গড়ন প্রতিটি মুদ্রিত বাংলা হরফ একটি অদৃশ্য চতুর্ভুজের মধ্যে বসানো থাকে। হরফের এই অদৃশ্য নকশাতে অনুভূমিক বরাবর প্রসারিত বেশ কিছু রেখা বাংলা হরফের জ্যামিতিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করেছে। [[মাত্রা বরাবর যে রেখাটি চলে গেছে, যা থেকে বেশিরভাগ হরফ ঝুলে থাকে বলে মনে হয়, তাকে মাত্রারেখা বলে। বেশির ভাগ হরফের নিচ যেখানে ঠেকে যায়, সেই বরাবর কল্পিত অনুভূমিক রেখাটিকে ভূমিরেখা বলে। রোমান হরফগুলির মূল অংশ সর্বদা একটি অদৃশ্য ভূমিরেখার উপর দাঁড়িয়ে থাকে। অন্যদিকে বাংলা হরফগুলি মাত্রা নামের একটি দৃশ্যমান রেখা থেকে নিচে ঝুলে থাকে। ফিওনা রস তাই বাংলা হরফের ভূমিরেখাকে ধারণাগত ভূমিরেখা আখ্যা দিয়েছেন। মাত্রারেখা থেকে ভূমিরেখার ব্যবধানকে "হরফের মূল উচ্চতা" বলে। মান্য তুর্কি ভাষার ব্যঞ্জন ধ্বনিমূলসমূহ {{IPA|/ɣ ধ্বনিমূলটিকে সাধারণত ইয়ুমুশাক g কোমল g বলা হয় এবং তুর্কি লিপিতে এটিকে ğ দিয়ে নির্দেশ করা হয়। এটি খুবই দুর্বল সম্মুখ-কন্ঠ্য ধ্বনি বা সম্মুখ স্বরধ্বনিগুলির মধ্যে অবস্থিত তালব্য নৈকট্যমূলক ধ্বনি নির্দেশ করে। এটি কখনোই শব্দের শুরুতে বসে না, এবং সবসময় একটি স্বরধ্বনির পরে বসে। শব্দের শেষে বা ব্যঞ্জনের আগে বসলে এটি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির উচ্চারণ দীর্ঘ করে। name="IPA 1999 ref> তুর্কি ভাষার স্বরধ্বনিগুলি হল, বর্ণামুক্রমিকভাবে a e তুর্কি বিন্দুযুক্ত ও বিন্দুমুক্ত ছোট ই ı তুর্কি বিন্দুযুক্ত ও বিন্দুমুক্ত বড় ই i o ö u ü''। তুর্কি ভাষায় কোন যুগ্ম স্বরধ্বনি নেই। দুটি স্বরধ্বনি কদাচিৎ পাশাপাশি বসে (কেবল কৃতঋণ শব্দেই দেখা যায়) এবং সেখানেও স্বরধ্বনি দুইটি আলাদাভাবে উচ্চারিত হয়। এই প্রকল্প পাতাতে তুর্কি ভাষা]]র শব্দসমূহের (ব্যক্তিনাম ও স্থাননামের) প্রতিবর্ণীকরণের পদ্ধতি বর্ণিত হয়েছে। [[তুর্কি ভাষা তুরস্ক সাইপ্রাস ও আরও কিছু দেশে প্রচলিত ভাষা। | a a আ আ Ankara আঙ্কারা শহর আঙ্কারা | c dʒ জ্‌ জ Cemal Gürsel সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেমাল গুর্সেল জেমাল্‌ গ্যুর্‌সেল্‌ | d d দ্‌ দ Diyarbakır দিয়ারবাকির শহর দিয়ার্‌বাক্‌ই্যর্‌ | e e এ এ Eskişehir এস্কিশেহির শহর এস্‌কিশেহির্‌ | f f ফ়্‌ ফ Ferit Melen সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফেরিত মেলেন ফ়েরিৎ মেলেন্‌ | h h হ্‌ হ Hatay হাতায় অঙ্গরাজ্য হাতায়্‌ | ı ɯ ই্য ই Isparta ইস্পার্তা শহর ই্যস্‌পার্‌তা | j ʒ ঝ়্‌ জ এই ধ্বনিটি শুধুমাত্র বিদেশী শব্দে পাওয়া যায়। | k k] বা [c ক্‌ বা ক্য্‌ ক Kocaeli কোজায়েলি অঙ্গরাজ্য কোজাএলি | o o ও ও Osmaniye ওসমানিয়ে শহর ওস্‌মানিয়ে | ö œ ও্য ও Hilmi Özkök জেনারেল হিলমি ওজকোক হিল্‌মি ও্যজ়্‌ক্যোক্‌ | ş ʃ শ্‌ শ Şanlıurfa শানলিউরফা শহর শান্‌ল্যিউর্ফ়া | t t ত্‌ ত Trabzon ত্রাবজোন শহর ত্রাব্‌জ়োন্‌ | ü y উ্য উ Ümraniye উমরানিয়ে উ্যম্‌রানিয়ে | y j য়্‌ ইয় বা য় Yozgat ইয়োজগাত শহর য়োজ়্‌গাৎ | z z জ়্‌ জ Zonguldak জোনগুলদাক শহর (জ়োন্‌গুল্‌দাক্‌ স্বাগত চীনা উইকিবইয়ে। এটি একটি বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক। এটা মূলত চীনা বা মান্দারিন ভাষার উপরে লেখা রয়েছে। লাতিন ভাষা (lingua Latina) ইন্দো-ইউরোপীয় পরিবারের ইতালীয় গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত, যা থেকে আধুনিক সবগুলো রোমান্স (Romance) ভাষার (ইতালীয়, স্পেনীয়, পর্তুগিজ, ফরাসি, রুমানীয়) জন্ম হয়েছে। শুরুতে শুধুমাত্র ইতালির তেভেরে (ইতালীয় Tevere, লাতিন Tiberis) নদীর দুই পাশে, অর্থাৎ রোম নগরীর আশপাশে, বসবাসকারী একটি ছোট্ট জনগোষ্ঠী এই ভাষায় কথা বলত; এই অঞ্চল থেকে ভাষাটি প্রথমে ইতালির সর্বত্র, এবং পরে, রোমানদের আধিপত্যের যুগে, গোটা ইউরোপে ও ভূমধ্যসাগরের পশ্চিম উপকূলাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। রোমান সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ লাতিনের বিভিন্ন রূপে কথা বলত, যে-কারণে বর্তমান রোমান্স ভাষাগুলো শুনতে এত আলাদা লাগে। মাত্র কয়েকশ' বছর আগ পর্যন্তও পাশ্চাত্যে শিক্ষাদীক্ষার প্রধান মাধ্যম ছিল লাতিন; নিউটন এবং স্পিনোজার মতো মানুষদেরকেও বই লিখতে হয়েছে লাতিনে, এবং এখনও রোমান ক্যাথলিক চার্চের অনেক অনুষ্ঠান লাতিনে সম্পাদিত হয়। এখন পর্যন্ত লাতিন ভাষার প্র্রাচীনতম যে-নিদর্শনটি পাওয়া গেছে তা খ্রিস্টপূর্ব ৭ম শতাব্দীর। বাংলার যেমন আমরা সাধু, চলিত, আঞ্চলিক এই তিন রূপ পাই, অনেকটা তেমনি প্রাচীন যুগে লাতিনের তিন রূপ ছিল: ধ্রুপদী লেখ্য, ধ্রুপদী কথ্য, এবং সাধারণ কথ্য। সাহিত্য লেখা হতো ধ্রুপদী লেখ্য রূপে, অভিজাত ব্যক্তিবর্গ, যেমন রাজনীতিবিদরা ভাষণ দিতেন ধ্রুপদী কথ্য রূপে, আর সাধারণ মানুষ কথা বলত সাধারণ কথ্য রূপে। এই সাধারণ কথ্য রূপটিই ভালগার লাতিন নামে পরিচিত হয় এবং ধীরে ধীরে রোমান্স ভাষাগুলোতে রূপ লাভ করে। তৃতীয় শতাব্দী থেকে শুরু করে ভালগার রূপেও অনেক কিছু লিখিত হতে থাকে, যদিও চতুর্থ শতাব্দীতেও সন্ত অগাস্টিন ধ্রুপদী, অভিজাত রূপ ব্যবহার করে লিখেছেন। এই বইয়ে মূলত ধ্রুপদী লেখ্য লাতিন শেখানো হবে। কিন্তু এই রূপটিকে আলাদা একটি ভাষা ভাবার কোনো কারণ নেই, ঠিক যেমন সাধুবাংলাকে চলিতবাংলা থেকে সতন্ত্র একটি ভাষা ভাবার কোনো যুক্তি নেই। ধ্রুপদী লেখ্য, অর্থাৎ সবচেয়ে বিশুদ্ধ লাতিন জানলে অন্য রূপগুলো বোঝার পথেও অনেকদূর এগিয়ে যাওয়া হয়, এবং এমনকি রোমান্স ভাষা শেখাও অনেক সোজা হয়ে যায়। লাতিন, গ্রিক, সংস্কৃত এই সবগুলো ভাষা ইন্দো-ইউরোপীয় পরিবারের, এবং বাংলা সংস্কৃতের খুব কাছাকাছি হওয়ায় লাতিনেরও খুব দূরের নয়। আসলে ব্যাকরণের দিক থেকে চিন্তা করলে লাতিনের সাথে ইংরেজির চেয়ে বাংলার মিল বেশি। এই কারণে, আমরা যদিও ইংরেজিতে লেখা লাতিন ব্যাকরণের বই অনুসরণ করে এই বইটি তৈরি করছি, তারপরও এই বইয়ের অনন্যতা হচ্ছে এখানে বাংলা ব্যাকরণের মাধ্যমে লাতিন ব্যাকরণ শেখানো হবে। ভিন্ন ভাষা শেখার জন্য নিজ ভাষার ব্যাকরণ আগে রপ্ত করার কোনো বিকল্প নেই। এ-কারণে লাতিন ব্যাকরণের টেকনিকেল শব্দ ব্যবহার না করে আমরা বাংলা ব্যাকরণে তার কাছাকাছি শব্দগুলো ব্যবহার করব। যেমন লাতিনের parts of speechকে আমরা এখানে পদ প্রকরণই বলব, এবং লাতিনের conjugationকে বলব বিভক্তি, লাতিনের declensionকে বলব প্রত্যয়, লাতিন ক্রিয়ার rootকে বলব ধাতু, stemকে বলব প্রকৃতি, ইত্যাদি ইত্যাদি। বাংলা ব্যাকরণের বই হিসেবে মুনীর চৌধুরী ও মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরীর (দু'জনই ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় নিহত হন) লেখা বাংলা ভাষার ব্যাকরণ যেহেতু (অন্তত বাংলাদেশে) খুবই পরিচিত, জনপ্রিয় এবং সুলভ, সেহেতু লাতিন ব্যাকরণের এই বইটিকে আমরা চৌধুরীদ্বয়ের করা বিষয়বিভাগ অনুসারে ভাগ করছি। চৌধুরীদ্বয়ের বইয়ে ৫টি অধ্যায় ছিল যাদের বিষয় যথাক্রমে ভাষার সাধারণ পরিচিতি, ধ্বনিতত্ত্ব, শব্দ প্রকরণ, পদ প্রকরণ, এবং বাক্য প্রকরণ। সূচিপত্র ও বিষয় পরিচিতিতে গেলে দেখবেন আমাদের বইয়েও ঠিক এই পাঁচটিই অধ্যায়। এবং লাতিন ব্যাকরণের সবগুলো বিষয়কেই আমরা এই পাঁচ অধ্যায়ের মধ্যে সমন্বিত করেছি। ! ব্যঞ্জনবর্ণ ISO 15919 ক্যাটাগরি IPA]] তামিল ভাষায় সাত দিনের নাম]] তামিল ভাষায় বার মাসের নাম]] সাধারণ সংখ্যা গুলো ছাড়া ও তামিল ভাষায় ১০,১০০,১০০০ সংখ্যার জন্য নির্দিষ্ট প্রতীক রয়েছে। তাছাড়া ও দিন,মাস,বছর, ডেবিট, ক্রেডিট, উপরের মত,রোপি এবং সংখ্যা এসব শব্দের জন্য নির্দিষ্ট প্রতীক রয়েছে। শূন্য এক দুই তিন চার পাঁচ ছয় সাত আট নয় দশ এক শত এক হাজার দিন মাস বছর ডেবিট ক্রেডিট উপরের মত রোপি সংখ্যা এই বইটিতে ব্যাকরণ কি তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথাগত তামিল ব্যাকরণ পাঁচ টি অংশ নিয়ে গঠিত। যথা এ উট্টু, সল/sol, পরুল/porul, য়াপ্পু/yāppu, আ ই /aṇi। এদের মধ্যে শেষোক্ত দুটি পদ কবিতায় বেশি ব্যবহৃত হয়।নিচের টেবিল থেকে এসব পদ সম্পর্কে জানা যাবে: তামিল ভাষায় সাত দিনের নাম | style="width:70px গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনূযায়ী সূর্যদয়ের পর থেকে তামিল তারিখ শুরু হয় তামিল ভাষায় বার মাসের নাম তামিল বর্ষপঞ্জি অনুযায়ি এক মাস ২৯ থেকে ৩২ দিনে হয় | style="width:230px গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনূসারে | মধ্য অক্টোবর- মধ্য নভেম্বর | মধ্য নভেম্বর- মধ্য ডিসেম্বর | মধ্য মার্চ- মধ্য এপ্রিল পৃথিবী সূর্য থেকে দূরত্ব অনুযায়ী তৃতীয়, সর্বাপেক্ষা অধিক ঘনত্বযুক্ত এবং সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে পঞ্চম বৃহত্তম গ্রহ। এটি সৌরজগতের চারটি কঠিন গ্রহের অন্যতম। পৃথিবীর অপর নাম "বিশ্ব" বা "নীলগ্রহ "। লাতিন ভাষায় এই গ্রহের নাম "টেরা (Terra)। পৃথিবী হল মানুষ সহ কোটি কোটি প্রজাতির আবাসস্থল হল। পৃথিবীই একমাত্র মহাজাগতিক স্থান যেখানে প্রাণের অস্তিত্বের কথা বিদিত। ৪৫৪ কোটি বছর আগে পৃথিবী গঠিত হয়েছিল। এক বিলিয়ন বছরের মধ্যেই পৃথিবীর বুকে প্রাণের আবির্ভাব ঘটে। পৃথিবীর জৈবমণ্ডল এই গ্রহের বায়ুমণ্ডল ও অন্যান্য অজৈবিক অবস্থাগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে। এর ফলে একদিকে যেমন বায়ুজীবী জীবজগতের বংশবৃদ্ধি ঘটেছে, অন্যদিকে তেমনি ওজন স্তর গঠিত হয়েছে। পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের সঙ্গে একযোগে এই ওজন স্তরই ক্ষতিকর সৌর বিকিরণের গতিরোধ করে গ্রহের বুকে প্রাণের বিকাশ ঘটার পথ প্রশস্ত করে দিয়েছে। পৃথিবীর প্রাকৃতিক সম্পদ ও এর ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস ও কক্ষপথ এই যুগে প্রাণের অস্তিত্ব রক্ষায় সহায়ক হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, আরও ৫০ কোটি বছর পৃথিবী প্রাণধারণের সহায়ক অবস্থায় থাকবে। পৃথিবীর উপরিতল একাধিক শক্ত স্তরে বিভক্ত। এগুলিকে টেকটনিক প্লেট বলা হয়। কোটি কোটি বছর ধরে এগুলি পৃথিবীর উপরিতলে এসে জমা হয়েছে। পৃথিবীতলের প্রায় ৭১% লবণাক্ত জলের মহাসাগর দ্বারা আবৃত। অবশিষ্টাংশ গঠিত হয়েছে মহাদেশ ও অসংখ্য দ্বীপ নিয়ে। স্থলভাগেও রয়েছে অজস্র হ্রদ ও জলের অন্যান্য উৎস। এগুলি নিয়েই গঠিত হয়েছে বিশ্বের জলভাগ। জীবনধারণের জন্য অত্যাবশ্যকীয় তরল জল এই গ্রহের ভূত্বকের কোথাও সমভার অবস্থায় পাওয়া যায় না। পৃথিবীর মেরুদ্বয় সর্বদা কঠিন বরফ (আন্টর্কটিক বরফের চাদর) বা সামুদ্রিক বরফে (আর্কটিক বরফের টুপি) আবৃত থাকে। পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ সর্বদা ক্রিয়াশীল। এই অংশ গঠিত হয়েছে একটি আপেক্ষিকভাবে শক্ত ম্যান্টেলের মোটা স্তর, একটি তরল বহিঃকেন্দ্র (যা একটি চৌম্বকক্ষেত্র গঠন করে) এবং একটি শক্ত লৌহ অন্তঃকেন্দ্র নিয়ে গঠিত। গ্রহের খনিজ সম্পদ ও জৈব সম্পদ উভয়ই মানবজাতির জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। এই গ্রহের অধিবাসীরা প্রায় ২০০টি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে সমগ্র গ্রহটিকে বিভক্ত করে বসবাস করছে। এই সকল রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক কূটনৈতিক, পর্যটন, বাণিজ্যিক ও সামরিক সম্পর্ক বিদ্যমান। মানব সংস্কৃতি গ্রহ সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণার জন্মদাতা। এই সব ধারণার মধ্যে রয়েছে পৃথিবীকে দেবতা রূপে কল্পনা, সমতল বিশ্ব কল্পনা এবং পৃথিবীকে মহাবিশ্বের কেন্দ্ররূপে কল্পনা। এছাড়া একটি সুসংহত পরিবেশ রূপে বিশ্বকে কল্পনা করার আধুনিক প্রবণতাও লক্ষিত হয়। এই ধারণাটি বর্তমানে প্রাধান্য অর্জন করেছে। টেমপ্লেট:উইকিশৈশব:দেশসমূহ (অ-হ)/পাতার বিন্যাস এর প্যারামিটার নিচে একটি অনুমোদিত মহাদেশের তালিকা দেয়া হল। কাজের সুবিধার জন্য শুধুমাত্র এই মহাদেশগুলো ব্যবহার করুন। ! মহাদেশের নাম অর্ন্তভুক্ত দেশসমূহ পাদটীকা অনেক বিষয়েই পরামর্শ খুবই জরুরি, বিশেষকরে যখন এরকম একটি বই লেখা হয়। এই বইটি ব্যবহারে আপনার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে আমরা জানতে আগ্রহী। এই বইটি ব্যবহার করা শিশুটির বয়স কত ছিল? সে কি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে? কোন বিষয়টি বুঝতে তার কষ্ট হয়েছিল? আরও উন্নতির জন্য আপনার কি পরামর্শ? কোন প্রশ্ন আছে? যে বই থেকে পড়ছেন সেটিকেই কেন প্রশ্ন করছেন না? এই বইটি সম্ভবত অতি সংক্ষিপ্ত, সম্ভবত শুধুমাত্র কাঠামো এবং টেবিলের বিষয়বস্তু বা সম্পূর্ণ কয়েকটি পৃষ্ঠার কাজ করা হতে পারে। বেশিরভাগ কাজই অসম্পূর্ণ রয়েছে। [[Category:সম্পূর্ণতার অবস্থা অনুযায়ী বই| 5]] এই টেমপ্লেটে ৬টি ঐচ্ছিক চলক রয়েছে। style="width: 50 মিডিয়াউইকি সিনট্যাক্স এভাবে দেখান Book প্রাথমিক বিদ্যার্থীদের জন্য জ্যামিতি Curr =ভূমিকা Next আমাদের সরঞ্জাম: রুলার এবং কম্পাস pre> Book প্রাথমিক বিদ্যার্থীদের জন্য জ্যামিতি Next একটি কোণের অনুলিপি pre> Book প্রাথমিক বিদ্যার্থীদের জন্য জ্যামিতি PrevText Prev একটি রেখাংশের অনুলিপি Book প্রাথমিক বিদ্যার্থীদের জন্য জ্যামিতি জ্যামিতি গণিতের সবচেয়ে মার্জিত ক্ষেত্রগুলোর অন্যতম। এটি দৃষ্টগোচর আকৃতি নিয়ে কাজ করে যেগুলোকে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে দেখে থাকি। কার এই বই ব্যবহার করা উচিত বইটি পিতা-মাতা (বা শিক্ষক) এবং সন্তানের ব্যবহারের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। এটা ধরে নেওয়া হয় যে, জ্যামিতির সাথে পিতা-মাতার কিছু পরিচিতি রয়েছে। কিন্তু এটা আবশ্যকীয় নয়। নিজেদের সন্তানদের শিক্ষা দেয়ার পূর্বে তারা বইটি পড়ে নিতে পারেন এবং পরে তাদের একসাথে শেখাতে পারেন। এই বই ব্যবহার করার পূর্বে নিশ্চিত করুন যে নিম্নোক্ত সরঞ্জামগুলো রয়েছে: এই অংশে, আমরা জ্যামিতির মৌলিক বিষয় সম্পর্কে জানব। নিজেকে এই প্রশ্নগুলো জিজ্ঞেস করুন: # আমি জ্যামিতি সম্পর্কে সবচেয়ে কোন মৌলিক জিনিসটি শিখেছি? এই অংশে আমরা অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। এটা হল সবচেয়ে ক্লান্তিকর শাখার পাশাপাশি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আপনি একবার এটি শেষ করলে, সবকিছু সহজ বলে মনে হবে। কারণ, এই অংশে আমরা জ্যামিতির মৌলিক ধারণা নিয়ে আলোচনা করব। অধিকতর আকর্ষণীয় অংশে যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্য তা ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। আমরা বিন্দু, রেখা, কোণ, সমতল এবং ঘন বন্তু সম্পর্কে আলোচনা করব। এরপর আমরা পরিমাপ নিয়ে আলোচনা করব। যা আমাদের শিখতে হবে। আমরা যতটা সম্ভব আলোচনা সংক্ষিপ্ত রাখব। তারপর আমরা কিছু কঠিন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেমন, সমান্তরাল রেখা, প্রতিসাম্য, রূপান্তর, এবং স্থানাঙ্ক বিন্দু। ifeq ROOTBOOKNAME উইকিশৈশব:দেশসমূহ (অ-হ ifeq lc SUBPAGENAME খেলাঘর বিষয়শ্রেণী:উইকিশৈশব:দেশসমূহ (অ-হ)/নির্দিষ্ট-বই টেমপ্লেটের অন্তর্ভুক্তির বাইরে (পরীক্ষা SUBPAGENAME বিষয়শ্রেণী:উইকিশৈশব:দেশসমূহ (অ-হ)/নির্দিষ্ট-বই টেমপ্লেটের অন্তর্ভুক্তির বাইরে SUBPAGENAME noinclude> বিনামূল্যে WB:WIW| পাঠ্যবই উন্নয়নে WB:AGF| সহযোগীতার জন্যই উইকিবই । যদি আপনি ইতিমধ্যে উইকিমিডিয়ার অন্যান্য প্রকল্পে অবদান রেখে থাকেন, আমাদের Wikibooks:Wikibooks for Wikimedians| উইকিমিডিয়া পরিচিতি দ্রুত আপনাকে শুরু করতে হবে। বিষণ্ণ ঔদাসীন্যে ঊষাবৌদি বাংলাভাষায় প্রচলিত ঈশপের নিখুঁত গল্পটির ডালপালা অর্ধেক ছড়াতেই ঋতু ভুঁইঞা আর ঐন্দ্রিলা ধড়ফড়িয়ে দারুণ হৈ-হৈ করে উঠল ওঃ, ব্যাস্ এবার থামো তো, বুঝেছি বড্ডো পুরানো ঢঙের কেমন এক গল্প যার নীতিবাক্য হল,“মূঢ় আড়ম্বর ও আত্মশ্লাঘার ফল জীবনে বিঘ্ন ও বৃহৎ ক্ষতি” তাই না, এ্যাঁ? ০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬ ৉৫৬ noinclude> পরস্পরের সাথে কাজ করার উইকিবইয়ের অবদানকারীদের যেসকল শিষ্টাচার পালন করা উচিত তা বর্ণনা করা হয়েছে এ পাতায়। উইকিবইয়ের অবদানকারীরা বিভিন্ন দেশ এবং সংস্কৃতির অন্তর্গত। তাদের ভিন্ন ভিন্ন মতামত,দৃষ্টিভঙ্গি আছে। সকলের মতামতকে সম্মান করে পরস্পরকে সহযোগীতা করা উইকিবইয়ের উন্নয়নের চাবিকাঠি। * অনুগ্রহ করে বিনয় প্রদর্শন করুন। * বিষয়নিষ্ঠ বিতর্ক করুন,ব্যাক্তিগত আক্রমণ নয়। * মনে রাখুন লিখিত আকারে মনের ভাব ঠিক সেভাবে প্রকাশ পায়না যেভাবে মুখের ভাষায় পায়। রসিকতা সবসময় লিখিত আকারে বুঝানো যায়, কখনো কখনো লিখিত কথা রুঢ় শোনাতে পারে যা হয়তো মৌখিক ভাবে শোনাতো না। মুখভঙ্গী,শারীরিক ভাষা,কন্ঠস্বরের উঠানামা লিখিত আকারে বোঝানো যায়না। তাই কি লিখছেন সেটার প্রতি যত্নশীল হোন,আপনি যা বুঝাতে চান আরেকজন সেটা নাও বুঝতে পারে। সাবধান হোন অন্যের লেখা পড়ে আপনি কি অর্থ দাড় করাচ্ছেন তার প্রতি, লেখক হয়তো সেটা বুঝাতে চাননি যে আপনি ভাবছেন। উইকিবই:স্পষ্টতই নিরর্থক বিষয় নিরর্থক বিষয়]] টেমপ্লেটটি হালনাগাদ করলেও বাংলা ভাষার বাক্য গঠন অনুসারে title আগে, pretitle পরে নিতে ভুলবেন না কিছু উইকিবই নিবন্ধসমূহে সাউন্ড বা ভিডিও ফাইলসমূহ রয়েছে, যা প্রায় সব ব্যক্তিগত কম্পিউটার থেকে চালানো যায়। যাইহোক, আপনার কম্পিউটারে এর জন্য সঠিক সফটওয়্যারটি থাকতে হবে। যদি ফাইলসমূহের উপর ক্লিক করা পরে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ না করে তাহলে আপনি ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করে এটিকে সক্ষম করতে পারেন। সঙ্গীত ফাইল মাঝে মাঝে MIDI ফরম্যাট MID বা .MIDI এক্সটেনশন) ব্যবহার করে থাকে। অধিকাংশ কম্পিউটারে একটি MIDI-সক্রিয় প্লেয়ার এবং সাউন্ড কার্ড রয়েছে, যার মাধ্যমে MIDI সাধারণত অতিরিক্ত সফটওয়্যার ছাড়াই চালানো হয়। উইকিবইয়ে ব্যবহারযোগ্য ভিডিও এবং অডিও ফরম্যাট তৈরীর এবং রূপান্তরের জন্য সাহায্য করতে, দেখুন উইকিবইয়:Creation and usage of media files * যা লেখা হয়েছে তার বিরূদ্ধে যথোপযুক্ত প্রমাণ না থাকলে, আস্থা রাখুন যে, যিনি এ বিষয়ে লিখেছেন তিনি সাহায্য-ই করতে চান, ক্ষতি নয়। * যদি সমালোচনার প্রয়োজন হয়, তবে সম্পাদকের পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করুন, কিন্তু উপযুক্ত প্রমাণ না থাকলে দোষী সাব্যাস্ত করার ক্ষতিকর প্রবণতা এড়িয়ে চলুন।}} আস্থা রাখা যেকোনো উইকির তথা উইকিবইয়ের মৌলিক নীতিগুলির একটি। যে হেতু যে কেউ উইকিবই সম্পাদনা করতে পারেন, তাই প্রাথমিক ভাবে এটা ধরে নেওয়া হয় যে সবাই চেষ্টা করছেন এই প্রকল্পটিকে সাহায্য করতে। আর এটা সত্যি না হলে উইকিবইয়ের মত একটি প্রকল্প কোনোদিনই সফল হতে পারতো না, বরং শুরুতেই শেষ হয়ে যেতো। {{বড় কীভাবে এই টেমপ্লেটটির দৃশ্যমানতা পরিচালন হবে অন্যথায় নির্ধারণ করা না থাকলে (টেমপ্লেট কোডের ভিতর state দেখুন autocollapse ডিফল্ট state হিসাবে থাকবে। এটি একটি রুপান্তর টেমপ্লেট যা ইংরেজি সংখ্যা ও মাসকে বাংলায় রুপান্তর করে। এই টেমপ্লেটটি সরাসরি নিবন্ধে ব্যবহার করা উচিত নয়। | group4 অন্যদের সাথে কাজ করা এই বিষয়ের জন্য অভীষ্ট বয়স হচ্ছে ৮-১২ বছরের ছেলে মেয়েরা, যদিও বয়স্ক ছেলেমেয়েরা, এবং এমনকি প্রাপ্তবয়স্করাও, এই বিষয়টির সরলতা, স্বচ্ছতা, এবং সংক্ষিপ্ততা উপভোগ করতে পারবে। উইকিশৈশব প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য লিখিত হয়, বইয়ের উন্নয়নের অবস্থা প্রদর্শন করতে এই টেমপ্লেটটি ব্যবহৃত হয়। buttonlabel=দ্রুত অপসারণের আপত্তি করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন লক্ষ্য করুন এই নোটিশটি যুক্ত করার পর যে কোনো সময়ই এই পাতাটি অপসারণ করা হতে পারে, যদি দ্রুত অপসারণের জন্য বিচারধারার শর্ত সম্পূর্ণরূপে পূরণ করে অথবা আলাপ পাতায় উল্লেখিত যুক্তিগুলো যথেষ্ট না হয়। বাংলা উইকিবইয়ের সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনা}} * এই পৃষ্ঠাটি বাংলা উইকিবইয়ের সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনার জন্য নিবেদিত পাতা। এখানে বাংলা উইকিবইয় সংক্রান্ত বিষয়ে যেকোনো প্রসঙ্গ তুলে ধরতে পারেন। * আপনার নিজের নিরাপত্তার জন্যই, অনুগ্রহপূর্বক আপনার ই-মেইল ঠিকানা বা যোগাযোগের জন্য অন্য কোনো তথ্য এখানে দেবেন না । "'valueFunc' বিকল্পে খারাপ মান আরোপিত করা হয়েছে" function প্রত্যাশিত, কিন্তু পাওয়া গেছে ' 'আর্গুমেন্ট টেবিল কীতে লেখা যায়নি 'আর্গুমেন্ট টেবিল কীতে লেখা যায়নি বিদ্যমান আর্গুমেন্টের উপর লিখন অনুমোদিত নয়', local orphanCat বিষয়শ্রেণী:পিতৃহীন পরিভ্রমণ বাক্স mini স full সম্পাদনা html_title এই টেমপ্লেটটি সম্পাদনা করুন', mini স্থা full স্থানান্তর html_title এই টেমপ্লেটটি স্থানান্তর করুন', [1 সেকেন্ড সেকেন্ড সেকেন্ড সেকেন্ড [3600 ঘণ্টা ঘণ্টা ঘণ্টা ঘণ্টা পরীক্ষিত পরিবর্তন তারপর একটি একক সম্পাদনায় এই পাতায় যোগ করা যাবে। অনুগ্রহ করে কোনো পরিবর্তন প্রয়োগ করার আগে if 2 2 ifeq SUBPAGENAME নথি TALKSPACE BASEPAGENAME TALKPAGENAME আলাপ পাতায় তা আলোচনা করতে বিবেচনা করুন। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত। বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমার অবস্থিত। এছাড়াও দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রধান ও সরকারি ভাষা বাংলা। বাংলা এদেশের মানুষের মাতৃ ভাষাও। এছাড়া কিছু আঞ্চলিক ভাষা রয়েছে। যেমনঃ- মনিপুরী, আসামী, বাংলাদেশের ৮৬ভাগ মানুষের ধর্ম ইসলাম। এছাড়া এদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খিস্টান, বাস করে। বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি বা হাডুডু। কাবাডি ছাড়াও বেশ জনপ্রিয় দেশীয় খেলা হচ্ছে- এক্কাদোক্কা, দাড়িয়াবান্দা, গোল্লাছুট, কানামাছি, বরফ-পানি, বউচি, ছোঁয়াছুঁয়ি ইত্যাদি খেলা উল্লেখযোগ্য। উপকরণের বাহুল্যবর্জিত বা সীমিত সহজলভ্য উপকরণের খেলার মধ্যে ডাঙ্গুলি, সাতচাড়া, রাম-সাম-যদু-মধু বা চোর-ডাকাত-পুলিশ, মার্বেল খেলা, রিং খেলা ইত্যাদির নাম করা যায়। এদেশের ক্রিকেট, ফুটবল বেশ জনপ্রিয়। আমি কায়সার আহমাদ তুতনজী করার ইচ্ছা অনেককিছু কিন্তু হয় সময় পাইনা নয়তো আমার কোন যোগ্যতাই নাই। এই বই গুগলের ওয়েব ইমেইল সেবা জিমেইল ব্যবহার করার জন্য একটি গাইড। ভারত ১২০ কোটি জনসংখ্যা নিয়ে পৃথিবীর জনবহুল দেশসমূহের মধ্যে দ্বিতীয়। জনসংখ্যায় ভারতের অবস্থান চীনের পরে। ভারতে কোন কোন খেলাধুলা খেলা হয় আমি রসু। আমার ব্যবহারকারী পাতায় আপনাকে স্বাগতম। আমার ব্যবহারকারী পাতায় আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। উইকিপিডিয়ায় আপনার সম্পাদনাকাল শুভ হোক! | languages বাংলা ইংরেজি, হিন্দি,স্পেনিস | hair সাদা কালো লালচে | iq পরিক্ষা করিনি তাই জানি না। | personality_type= রাগী এবং জেদি, কথা কম বলি, বন্ধু ও পরিবার ছাড়া কারো সাথে কথা বলি না। | hobbies গান গাওয়া, রেস্লিং,অভিনয়,বক্সিং,বডি বিল্ডিং,কম্পিউটার প্রোগ্রামিং,গিটার বাজানো গেম খেলা, নেট ব্রাউজিং,সায়েন্স ভিত্তিক চলচ্চিত্র দেখা এবং বই পড়া। | interests রেস্লিং,গান গাওয়া প্রোগ্রাম,গেম খেলা,ইত্যাদি এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবই:পাতা আমদানির অনুরোধ নামক বইয়ের অপসারণ প্রস্তাবনা এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: &mdash বিপণন হিসাব বিজ্ঞান যুক্তরাজ্যের করনীতি বাংলাদেশের করনীতি অর্থায়ন Financial Derivatives Personal Finance]] &mdash রাজনৈতিক অর্থনীতি ব্যবস্থাপনাগত অর্থনীতি]] এটি কম্পিউটারে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালানোর একটি মৌলিক নির্দেশিকা।® সিয়া রাজবংশ (夏朝) ছিল চীনের ইতিহাসে প্রথম রাজবংশ। সিয়া রাজবংশ প্রায় ৫০০ বছর স্থায়ী ছিল। খ্রীষ্টপুর্ব একবিংশ শতাব্দি থেকে খ্রীষ্টপুর্ব ষোড়শ শতাব্দি পর্যন্ত সিয়া রাজবংশ রাজত্ব ছিল। সিয়া রাজবংশের ১৪টি প্রজন্মের মধ্যে ১৭জন রাজা সিংহাসনে বসে ছিলেন। বর্তমান চীনের সানসি প্রদেশের দক্ষিণাঞ্চল ও হোনান প্রদেশের পশ্চিমাঞ্চল ছিল সিয়া রাজবংশের প্রধান শাসনাধীন অঞ্চল। সিয়া রাজবংশের প্রথম সম্রাট দা ইয়ু একজন ঐতিহাসিক বীর ছিলেন। চীনারা বিশ্বাস করে যে, তিনি হোয়াংহো নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণে সাফল্য অর্জন করে উপজাতিদের সমর্থন পেয়েছিলেন এবং অবশেষে সিয়া রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।ব্যক্তি-মালিকানাধীন সমাজ যে দীর্ঘস্থায়ী আদিম সমাজের স্থলাভিষিক্ত হয়। এরপর চীনে দাস সমাজ চালু করে। সিয়া রাজবংশের শেষভাগে রাজপরিবারে রাজনৈতিক সমস্যা দেখা দেয়। তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দিন দিন তীব্র আকার ধারণ করে। বিশেষ করে সিয়া রাজবংশের শেষ রাজা সিয়াজিয়ে সিংহাসনে বসার পর থেকে অতি বিলাসী জীবন যাপন করতেন। প্রতিদিন তাঁর আদুরে রক্ষিতাদের সঙ্গে মদ খেতে খেতে আনন্দ-ফুর্তি করতেন। তিনি রাজকীয়কার্যে মনোযোগ দিতেন না এবং প্রজাদের দু:খ দুর্দশার উপর নজর ছিলনা। তিনি ছিলেন অহংকারী, নিষ্ঠুর। মন্ত্রীদের মধ্যে কেউ রাজ্যের শাসনে মন দেওয়ার কথার বললে সিয়াজিয়ে ক্রুদ্ধ হয়ে তাঁকে হত্যা করার আদেশ জারি করেন। এই কারণে চীনে ছোট ছোট রাজ্য পর পর বিদ্রোহ ঘোষণা করে। সাং নামক একটি ছোট রাজ্য এর সুযোগ নিয়ে সিয়াজিয়ের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালায় এবং অবশেষে সিয়াজিয়ের সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে। রাজা সিয়াজিয়ে রাজধানী ছেড়ে পালিয়ে যান এবং সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। সেই সঙ্গে সিয়া রাজত্ব পতন ঘটে। সিয়া রাজবংশ সম্পর্কিত ঐতিহাসিক তথ্য অপ্রতুল বলে ইতিহাসে সিয়া রাজবংশের অস্তিত্ব নিয়েই চীনের জ্ঞানী পণ্ডিতদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু চীনের ঐতিহাসিক গ্রন্থ এ স্পষ্ট ভাষায় সিয়া রাজবংশের কুলজী বর্ণনা করা হয়েছে। ১৯৫৯ সালে চীনের সিয়া সুতেযে খনন কাজ আরম্ভ হয় তাতে সিয়া সংস্কৃতি সন্ধানের সুত্রপাত ঘটে। বর্তমানে চীনের অধিকাংশ পণ্ডিত মনে করেন যে, হো নান প্রদেশের ইয়ান শির “ এর লি থৌ” ধ্বংশাবশেষে সিয়া রাজত্বকালের সংস্কৃতির সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। পরীক্ষা করে জানা গিয়েছে ,আনুমানিক খ্রীষ্টপূর্ব ১৯০০ সালে “ এর লি থৌ” সংস্কৃতির জন্ম এবং তা সিয়া-অব্দে পড়ে। “ এর লি থৌ” সংস্কৃতি যে সিয়া রাজত্বকালের সংস্কৃতির অংশ বিশেষ তার আসল প্রমান পাওয়া না যায় নি। “ এর লি থৌ” ধ্বংসাবশেষ থেকে উৎপাদন কার্যে ব্যবহৃত হাতিয়ার পাওয়া গিয়েছে। এই হাতিয়ারগুলোর বেশীর ভাগ পাথর দিয়ে তৈরী। তবে হাড় ও ঝিনুকের খোল দিয়ে তৈরী হাতিয়ার পাওয়া গেছে। কিছু বাড়ির ভিত ,খাদ ও কবরের প্রাচীরে কাঠের কৃষিযন্ত্র দিয়ে মাটি খোঁড়ার চিহ্ন দৃষ্ট। তখনকার পরিশ্রমী মানুষ এই সব সহজ হাতিয়ার ব্যবহার করে জলসেচ আর কৃষি উত্পাদনে কঠোর পরিশ্রম ও বিজ্ঞতার পরিচয় রেখা দিয়েছিল। সিয়া রাজবংশের শাসনামলে তৈরী বড় তামার যন্ত্র এখনো আবিস্কৃত হয় নি কিন্তু “ এর লি থৌ” ধ্বংসাবশেষ থেকে তামার চাকু, কুড়ালি বাটালি তীর,অস্ত্র আর পেয়ালা পাওয়া গিয়েছে। এ ছাড়া মৃত পাত্র, তামার গুঁড়ো আর মুচির টুকরো, অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের জেড পাথরের পাত্র সবুজ বল খোদিত অলংকার এবং পাথরের বাদ্যযন্ত্রও পাওয়া গিয়েছে। “তা তাই লি জি” নামক ঐতিহাসিক গ্রন্থে সিয়া রাজত্বকালের যে পঞ্জিকা উল্লেখ করা হয়েছে তা থেকে বোঝা যায় যে, তখনকার মানুষ ধ্রুব তারার অবস্থান অনুসারে এক এক মাস নির্ণয় করতে পারতেন। এটি চীনের প্রাচীনতম পঞ্জিকা। এই পঞ্জিকায় বারো মাসের প্রতিটি মাসে, তারকাপুঞ্জের অবস্থান, আবহাওয়া, উদ্ভিদ এবং করণীয় কৃষিকাজ আর রাজনৈতিক কাজকর্ম বিবৃত হয়েছে। উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক চীনের অধিকাংশ পন্ডিতেরা সিয়া রাজবংশকে চীনের প্রাচীনতম রাজবংশ বলে গণ্য করা হয়। কিন্তু সিয়া রাজবংশ সম্পর্কিত ঐতিহাসিক তথ্য এর বেশির ভাগ পরবর্তী যুগের দলিল থেকে সংগৃহীত। এখনো প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমান পাওয়া যায় নি। সাং রাজবংশই প্রত্নতাত্ত্বিক তথ্যের উপর নির্ভর করে প্রমানিত চীনের প্রাচীনকালের প্রথম রাজবংশ। সাং রাজবংশ আনুমানিক খ্রীষ্টপুর্ব ষোড়শ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং খ্রীষ্টপুর্ব একাদশ শতাব্দীতে এদের পতন ঘটে। সাং রাজবংশের শাসন প্রায় ছয় শো বছর স্থায়ী ছিল। সাং রাজত্বকালের প্রথম যুগে রাজধানী একাধিকবার স্থানান্তরিত হয়। অবশেষে রাজধানী ইনশু (বর্তমান হোনান প্রদেশের আনইয়াং শহরের কাছে স্থানান্তরিত করা হয়। প্রত্নতত্ত্ববিদদের খননকাজে প্রাপ্ত পুরাকীর্তি থেকে প্রমান পাওয়া গেছে যে সাং রাজত্বকালের প্রথম যুগে চীনের সভ্যতা বেশ উন্নত ছিল। কচ্ছপের খোলের উপরে খোদিত চীনা শব্দ এবং তামার পাত্রের উপরে খোদিত চীনা শব্দ তদানীন্দন চীনা সভ্যতার প্রধান নিদর্শন। চীনা শব্দ সংবলিত কচ্ছপের খোলের আবিস্কার একটি দৈব ব্যাপার। বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে হোনান প্রদেশের আন ইয়াং শহরের উত্তর পশ্চিম দিকে সিয়া তুন গ্রামের কৃষকরা কুড়িয়ে আনা কচ্ছপের খোল ও বন্যপশুর হাড় চীনা ভেষজ ওষুধ হিসেবে হাট-বাজারে বিক্রি করেন। একজন পন্ডিত টের পান কচ্ছপের খোল ও বন্যপশুর হাড়ের উপরে প্রাচীনকালের শব্দ খোদিত আছে। এর পর বিস্তীর্ন অঞ্চলে খননকাজ শুরু হয়। এরপর চীনের প্রাচীনকালের ভাষা বিষযক বিশেষজ্ঞরা এই ব্যাপারে নিশ্চিত যে কচ্ছপের খোল ও বন্যপশুর হাড়ের উপরে খোদিত শব্দগুলো সাং রাজত্বকালের ব্যবহৃত শব্দ। এরপর তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নেন যে,সিয়া তুন গ্রামই প্রাচীন গ্রন্থে উল্লেখিত সাং রাজবংশের রাজধানী ইনশু। ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে খননকাজ শুরু হওয়ার পর সেখানে চীনা শব্দ সংবলিত কচ্ছপের খোল ও তামার জিনিষপত্র সহ প্রচুর মুল্যবান পুরাকীর্তি আবিস্কৃত হয়েছে। সাং রাজত্বকালে রাজা কোনো কাজ করার আগে ভাগ্যপরীক্ষা করতেন। কচ্ছপের খোল ছিল তাদের ভাগ্যপরীক্ষার হাতিয়ার। কচ্ছপের খোল ব্যবহারের আগে খোলে লেগে থাকা কচ্ছপের রক্ তমাংস সাফ করতে হবে এবং ঘষে মসৃন করে নিতে হবে। অত:পর ছুরি দিয়ে কচ্ছপের খোল বা বন্যপশুর হাড়ে মিয়মমাফিক অবতল কাটতে হবে। জ্যোতিষী বা ইন্দ্রজালিক নিজের নাম,গননার তারিখ ও প্রশ্ন কচ্ছপের খোলে খোদাই করার পর আগুন দিয়ে কচ্ছপের খোলের অবতল সেঁকে দিতেন। তপ্ত অবতল ফেটে যে ফাটল দেখা দেয় তাকে লক্ষণ বলা হয়। ইন্দ্রজালিক ফাটলের আকৃতি বিচার বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতবাণী করেন। ভবিষ্যতবাণী সফল হয় কিনা তাও কচ্ছপের খোলে খোদাই করা হয়। ভবিষ্যতবাণী সফল হলে কচ্ছপের খোল সরকারি দলিল হিসেবে সংরক্ষণ করা হত। ইনশু থেকে এক লক্ষ ষাট হাজার কচ্ছপের খোল পাওয়া গেছে। এগুলের মধ্যে কোন কোন খোল অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে কোন কোন খোলের উপরে কোনো শব্দ খোদাই করা হয় নি। একটি পরিসংখ্যান অনুযায়ী আবিস্কৃত কচ্ছপের খোলগুলোর উপরে চার হাজারেরও বেশি শব্দ খোদাই করা হয়েছে।বচীনের পন্ডিতরা প্রায় তিন হাজার শব্দ নিয়ে গবেষণা করেছেন এবং এক হাজারেরও বেশি শব্দের অর্থবুঝতে পেরেছেন। বাকী শব্দগুলোর অর্থ হয় বোধগম্যনয় ,নয় এদের অর্থ নিয়ে পন্ডিতদেরমধ্যে বিরাট মতববিরোধ রয়েছে। তা সত্ত্বেও এই এক হাজারেরও বেশি শব্দের অর্থ বুঝলে সাং রাজত্বকালের রাজনীতি, অর্থনীতি সংস্কৃতি ইত্যাদি ক্ষেত্রের অবস্থা মোটামুটি জানা যাবে। ১৯১৩ সালে কচ্ছপের খোলগুলোর উপরে খোদিত শব্দ সম্বন্ধে পন্ডিত লিউ এ থিয়ে ইয়ুন জানগুই নামে চীনের প্রথম গবেষণা-গ্রন্থ প্রকাশ করেন। চীনের বিখ্যাত ইতিহাসবিদ ও সাহিত্যিক কু মো রো ১৯২৯ সালে কচ্ছপের খোলগুলোর উপরে খোদিত শব্দের গবেষণা নামে যে পুস্তক প্রকাশ করেন। বর্তমানে কচ্ছপের খোলগুলোর উপরে খোদিত শব্দের গবেষনার ক্ষেত্রে সর্বজনস্বীকৃত দুজন প্রতিষ্ঠিত পন্ডিত হচ্ছেন পেইচিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিউ সি গুই ও চীনের ইতিহাস গবেষণাগারের অধ্যাপক লি সিয়ে জিন। কচ্ছপের খোলগুলোর উপরে খোদিত শব্দের মত তামার বাসনও সাং রাজত্বকালের প্রতিনিধিত্বকারী জিনিস। তখনকার তামার বাসন তৈরীর প্রযুক্তি বেশ উন্নত ছিল। ইনশু থেকে যে কয়েক হাজার তামার জিনিস আবিস্কৃত হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে ১৯৩৯ সালে আবিস্কৃত দু’ কর্ণ আর তিন পদ বিশিষ্ট রন্ধনপাত্রটি চীনের প্রাচীন তামার জিনিস বিষয়ক সংস্কৃতির শীর্ষযুগের অন্যতম প্রতিনিধিত্বকারী কীর্তি। রন্ধনপাত্রটি ১৩৩ সেন্টিমিটার উঁচু ,১১০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ৭৮ সেন্টিমিটার চওড়া। এর ওজন ৮৭৫ কিলোগ্রাম। উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক সিয়া রাজবংশ ও সাং রাজবংশের পর চৌ রাজবংশ ছিল চীনের ইতিহাসে তৃতীয় রাজবংশ। আনুমানিক খ্রীষ্টপূর্বে ১০২৭ অব্দে চৌ রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত হয়। চৌ রাজবংশ ৭৭০ বছর শাসন করেছে। খ্রীষ্টপুর্ব ২৫৬ অব্দে ছিন রাজবংশ দ্বারা চৌ রাজবংশের পতন ঘটে। চৌ রাজবংশ পশ্চিম চৌ রাজবংশ ও পুর্ব চৌ রাজবংশে বিভক্ত ছিল। দেশের পূর্বাঞ্চলে চৌ রাজবংশের রাজধানীর স্থানান্তর ছিল দুই রাজত্বকালের সীমারেখা। পুর্ব চৌ রাজবংশ বসন্ত-শরৎ যুগ আর যুদ্ধমান যুগে বিভক্ত। পশ্চিম চৌ রাজবংশের সৃষ্টি হয় আনুমানিক খ্রীষ্টপুর্ব ১০২৭ অব্দে। আর খ্রীষ্টপুর্ব ৭৭১ অব্দে তার পতন ঘটে। পশ্চিম চৌ রাজবংশ স্থায়ী ছিল প্রায় ২৫৭ বছর। চৌ রাজবংশের প্রথম রাজা চৌউ রাজধানী গাওয়ে (বর্তমান শানসি প্রদেশের ছাং আন শহরের উত্তর পশ্চিম দিকে স্থানান্তরিত করার পর যুক্ত বাহিনী নিয়ে সাং রাজবংশ আক্রমণ করেন এবং চৌ রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। রাজকুমার চৌ ছেং শৈশবে সিংহাসনে আরোহন করে। রাজা চৌছেং ও চৌখাং যত বছর সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন ,ইতিহাসে সেই সময়ের যুগকে সুশৃংখলার যুগ বলে আখ্যায়িত করা হয়। রাজার আদেশে রাজ্যের জমি ৯ ভাগে ভাগ করা হত। আর অবশিষ্ট আট ভাগ জমি প্রজাদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হত। বাকী এক ভাগ জমিও প্রজাদের চাষ করার জন্য দেয়া হত। তবে উৎপন্ন শস্য রাজভান্ডারে জমা দিতে হত। রাজপরিবার ও রাজকর্মচারীদের অধিকার ও সম্পত্তি উত্তরাধিকারসুত্রে গ্রহণ করা হত। রাজ্যের কোন অনুষ্ঠানে কি সংগীত হবে তা কড়াকড়িভাবে নির্ধারন করা হয়েছিল। বসন্ত-শরৎ যুগের শেষ ভাগে চীনের ইতিহাসের প্রথম মহান চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদ কনফুশিয়াসের জন্ম হয়। অতীতের সংস্কৃতি ও ধ্যানধারনার সারসংকলন করার ভিত্তিতে বসন্ত-শরৎ যুগের শেষ দিকে অস্থির সামাজিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে তিনি নৈতিক সমস্যা সামাজিক সমস্যা ও রাজনৈতিক সমস্যা সম্পর্কে তত্ত্বের দিক থেকে তার সম্যক দৃষ্টিভংগী প্রকাশ করেন এবং প্রাচীন কনফুশিয়ান মতবাদ প্রবর্তন করেন। পুর্ব চৌ রাজবংশের পর যুদ্ধমান যুগ (খ্রীষ্টপুর্ব ৪০৩ অব্দ থেকে খ্রীষ্টপুর্ব ২২১ অব্দ পর্যন্ত) ছিল রাজাদের আধিপত্য ও ভুমি নিয়ে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চালানোর যুগ। বসন্ত-শরৎ যুগের মত যুদ্ধমান যুগের পরিষ্কার সীমা ছিল না। খ্রীষ্টপুর্ব ৪০৩ অব্দে চাও রাজ্য 、হান রাজ্য ও ওয়েই রাজ্যের প্রতিষ্ঠাকে যুদ্ধমান যুগের সুচনা বলে গণ্য করা হয়। খ্রীষ্টপুর্ব২২১ অব্দে ছিন রাজবংশ ছটি রাজ্য ধ্বংস করে। সেই বছরই যুদ্ধমান যুগের সমাপ্তি বলে ধরে নেয়া হয়। যুদ্ধমান যুগে চীনে নানা পরিবর্তন ঘটে ছিল। ছোট ও মাঝারি রাজ্যগুলো বিলুপ্ত হয়। বাকি সাতটি রাজ্য, যেগুলো যুদ্ধমান যুগের প্রধান রাজ্য। যথাঃ ছি রাজ্য、ছু রাজ্য 、 ওয়েই রাজ্য、 ইউয়ান রাজ্য 、হান রাজ্য ও চাও রাজ্য।যুদ্ধমান যুগ শেষ হওয়ার পর তার বছরের পর থেকে বছর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কিন্তু এই যুদ্ধ চীনের প্রাচীন সংস্কৃতির বিকাশে কোন বাধা সৃস্টি করতে পারে নি। সমাজে তখন নতুন বুদ্ধিজীবী মহল আবির্ভুত হয়। তাঁদের আয়ত্ত করা নানা প্রকারের বিদ্যা তাঁদের পরিচয়ের প্রধান নিদর্শন এক্সহিল। বুদ্ধিজীবীদের বিদ্যাচর্চা কৃষ্টির সমৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। চীনের প্রাচীন চিন্তাধারা ও সংস্কৃতি ইতিহাসের প্রথম শিখরে আরোহণ করে। কনফুশিয়াস ও মেনশিয়াসকে প্রতিনিধি করে গড়ে ওঠা কনফুশিয়ান সম্প্রদায় লাউশিয়াস জুয়াংশিয়াস, ও লিয়েশিয়াসকেপ্রতিনিধি করে গড়ে ওঠা দাও সম্প্রদায়,হানফেইকে প্রতিনিধি করে গড়ে ওঠা আইন সম্প্রদায় মুশিয়াসকে প্রতিনিধি করে গড়ে ওঠা মু সম্প্রদায় উত্তরসুরীদের বিশেষ শ্রদ্ধা পেয়েছে।এই সব সম্প্রদায়ের আবির্ভাবে যুদ্ধমান যুগের চিন্তাবিদ মহলে “শত ফুল ফোটা আর শত মতবাদের প্রতিযোগিতা চালানোর ” উত্সাহব্যঞ্জক দৃশ্য দেখা দেয়।তাঁদের তত্ত্ব শুধু যে তদানীন্তন রাজনীতি ও অর্থনীতির বিকাশে প্রেরনা যুগিয়েছে তা নয় তার গভীর প্রভাবের জের আজো রয়েছে। এটা চীনের চিন্তাধারার ইতিহাসের একটি অক্ষয় অধ্যায়।খ্রীষ্টপুর্ব ২৩০ অব্দে ছিন রাজ্যের রাজা ইন জেন চীন একীকরণ বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা শুরু করেন। নয় বছরের মধ্যে তিনি অন্য ছয়টি রাজ্য অধিরকার করে চীনদেশের একীকরণ বাস্তবায়নের লক্ষ্য অর্জন করেন। ফলে চীনের ছয় শো বছর স্থায়ী বিভক্তির অবসান ঘটে। আমাদের বন্ধুদের কাছে মেইল পাঠানো আরও সহজ করেছে জিমেইল। প্রথমে আপনাকে জিমেইল এক্যাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। আপনার এক্যাউন্টে প্রবেশ করার পর, তারপর আপনি জিমেইল লোগোর নিচে লাল বোতাম লক্ষ করবেন, সেটি হল "রচনা"। যখন আপনি মেইল পাঠাতে চাইবেন তখন আপনাকে "রচনা" বোতামে ক্লিক করতে হবে। "রচনা" বোতামে ক্লিক করার পর আপনার জিমেইল এক্যাউন্টের পাতা পরিবর্তন হবে। আপনাকে নতুন পাতায় নিয়ে যাবে যেখানে আপনি ইমেইল লিখতে পারবেন অথবা ভালোভাবে বলতে গেলে যেখানে আপনি নতুন ইমেইল রচনা করতে পারবেন। এবার এই নতুন পাতার বিশ্লেষণ করি। প্রথমে আপনি তিনটি ঘর লক্ষ্য করবেন। এই বাটন গুলো হল পাঠান এখন সংরক্ষণ বাতিল''। পাঠান বোতাম ক্লিক করার সাথে আপনার রচনা করা মেইল চলে যাবে। এখন সংস্করণ বাটনে ক্লিক করলে আপনার এক্যাউন্টের খসড়া ফোল্ডারে সংরক্ষিত হবে। আপনি চাইলে অর্ধেক মেইল লিখে খসড়া হিসেবে সংরক্ষণ করতে পারেন। অন্যসময়ে সম্পূর্ণ করে জমা দিতে পারেন। বাতিল বাটনে ক্লিক করলে আপনার ইমেইল বাতিল হয়ে যাবে অথবা ভালো করে বললে মেইল অপসারণ হয়ে যাবে। সতর্কতা: এটা করলে আপনার মেইল অপসারণ হয়ে যাবে। এটা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবেনা। তারপরে আরেকটি খালিঘর দেখতে পারব বিষয়''। এখানে আপনার ইমেইলের মূল বিষয় লিখতে হবে। আপনি মেইল পাঠালে আপনি যার কাছে প্রেরণ করেছেন সে দেখতে পারবে আপনি কোন বিষয়ে তার কাছে মেইল প্রেরণ করেছেন। সবসময় ছোট মেইলের বিষয় লেখার চেষ্টা করবেন। ''খালি ঘর খালি ঘরটি আপনার মেইল রচনা করার জন্য। আপনার মেইল রচনা শেষে পাঠান এ ক্লিক করুন আর সাথে সাথে আপনার মেইল চলে যাবে। এই বইটি ভাষা সম্পর্কে লেখা হয়েছে মানুষ ভাষা সম্পদের অধিকারী। ভাব প্রকাশের জন্য ভাষার উদ্ভব হয়েছে। মানুষের উচ্চারিত অর্থবহ বহুজনবোধ্য ধ্বনির সমষ্টিকে ভাষা বলে। পরস্পর ভাব বিনিময়ের জন্য প্রত্যেক সমাজের মানুষ গড়ে তুলেছে ভিন্ন ভিন্ন ধ্বনি ব্যবস্থা। ভাশগা হচ্ছে অর্থবহ প্রণালিব্ধ ধ্বনি প্রতীক। মানুষ তার কন্ঠনিঃসৃত যে ধ্বনি সমষ্টিরর মাধ্যমে নিজের মনের ভাবকে একে অপরের সাথে ভাগ করে তাকে তাই হল ভাষা। সমাজব্ধ মানুষের জন্য ভাষা অন্যতম মাধ্যম। মানবসভ্যতারর বিকাশে ভাষা বিরাট অবদান রেখেছে। আদিমকালে মানুষ যখন গুহাবাসী,বন্য ও অসভ্য ছিল তখনো মানুষ নিজেদের মধ্যে মনের ভাব আদান প্রদান করত। তখন তারা ইশারা ইঙ্গিত অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে মনের ভাব বিনিময় করত। এগুলোকে ভাষা বিকাশের প্রাথমিক রূপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। বস্তুত আদিমকালের মানুষের যেসব মাধ্যমে মনের ভাব আদান প্রদান করত সেগুলো হলঃ তাদের বিরাট সাধনা আর প্রচেষ্টার মাধ্যমে কালের ক্রমবিকাশে মানুষ ধ্বনির প্রণালিব্ধ উচ্চারণ ব্যবহার করতে সফল হয়। মানুষের কন্ঠনিঃসৃত বাগধ্বনিই হচ্ছে ভাষা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। তবুও অঙ্গভঙ্গিরর মাধ্যমে মনের ভাব আদান প্রদান করা যায় কিন্তু ভাষা হল মনের ভাব প্রদানের সর্বোত্তম প্রক্রিয়া। | notes グリーン এটা সাধারণত জামা-কাপড়, জুতা ইত্যাদি তৈরি সামগ্রী জিনিসের সবুজ রঙ বোঝাতে। যাইহোক এটা みどり দ্বারা প্রকৃতি পাওয়া এমন বস্তু যা সবুজ রং এর তা বোজানো হয় যেমন সবুজ ঘাস) ব্যাকরণ হল ভাষার বিজ্ঞানসম্মত বিশ্লেষণ এর শাস্ত্র। ভাষা বিভিন্ন বিভিন্ন উপাদান নিয়ে গঠিত হয় এবং বিভিন্ন রীতিতে ব্যবহার করা হয়। গঠন ও ব্যবহারের দিক থেকে প্রত্যেক ভাষার কিছু নিয়ম শৃঙ্খলা রয়েছে। এ নিয়ম শৃঙ্খলা সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান লাভ করতে হলে ভাষার বিভিন্ন উপাদান সম্পর্কে জানতে হবে এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও যোগাযোগ প্রণালীর স্বরূপ বিশ্লেষণ প্রয়োজন। ভাষার এ স্বরূপ বিশ্লেষণকে ব্যাকরণ বলা হয়। ব্যাকরণ শব্দটিকে যদি আমরা বিশ্লেষণ করি তাহলে আমরা পাব -বি (বিশেষ)+আ (সম্যক কৃ+অন=ব্যাকরণ। এ বিশ্লেষণ করা শব্দ থেকে বুঝতে পারি যে, ব্যাকরণ হচ্ছে শব্দ বুৎপাদক ও ভাষা নিয়ামক শাস্ত্র। ভালো ভাবে বলা যায় যে ব্যাকরণ হচ্ছে ভাষার উচ্ছৃঙ্খলা নিবারক, শব্দের ব্যুৎপত্তি ও বুৎপত্তিগত অর্থ-নির্ধারক, পদ-সাধক এবং বাক্য রচনার প্রণালি নির্ধারক শাস্ত্র। দাবা হল কৌশলের খেলা। দাবা মূলত বোর্ডে খেলা হয়। দাবা খেলে দুইজন ব্যক্তি। দাবা খেলা জয়ের জন্য অন্য ব্যক্তির রাজার উপর চেকমেট করতে হবে। এই বইটি দাবা খেলার প্রাথমিক গাইড। দাবা ভাগ্যের খেলা নয়। এটা নির্ভর করে খেলোয়াড়ের পছন্দের আর বুদ্ধির উপর। এক খেলোয়াড় নেবে সাদা ঘুঁটি আরেক খেলোয়াড় নেবে কালো ঘুঁটি। আপনারা এটা নির্ধারণের জন্য কয়েন দিয়ে টস করতে পারেন। সব ঘুঁটিকে তাদের শুরু খোপে রাখতে হবে। সাদা ঘুঁটিকে প্রথম চাল দিতে হবে, সবসময় মনে রাখবেন যে সাদা ঘুঁটিকে সবসময় প্রথমে চাল দিতে হবে। তারপর কালো ঘুঁটি, সাদা ঘুঁটি এভাবে খেলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এভাবে চাল দিতে হবে। রাজা একবার যেকোন দিকে এক ঘর এগিয়ে যেতে পারে। রাজা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুটি কিন্তু রাজা বেশি ক্ষমতাবান না। রাজাকে আটক করলে কিস্তিমাত হয়। কিস্তি দিলে রাজাকে কিস্তি কাটাতে হয়। যদি রাজা কিস্তিতে আটকে যায় আর কিস্তি থেকে বেরোতে না পারে তাহলে হয় কিস্তিমাত । কিস্তিমাত হয়ে গেলে প্রতিদ্বন্দী হেরে যায়। মন্ত্রী সবচেয়ে ক্ষমতাবান। মন্ত্রী যেকোন বর্গের ঘরে যেতে পারে। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের একটি করে মন্ত্রী থাকে। মন্ত্রী সবসময় রাজার পাশের বর্গের ঘরে থাকে। মন্ত্রীর পর হাতির অবস্থানকে রাখতে হয় অবস্থান বিবেচনায়। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের দুটি হাতি থাকে। একটি থাকে রাজার পাশের ঘোড়া ও রাজার মাঝে, অন্যটি মন্ত্রীর পাশের ঘোড়া ও মন্ত্রীর মাঝে। একটি সাদা রঙ ও আরেকটি কালো রঙ এর হাতি। হাতির চলাচল কোনাকুনি। সাদা হাতি সাদা রঙ এর ঘর বরাবর কোনাকুনি সামনে যতদূর চায় যেতে পারে। তেমনি কালো হাতিও, কালো ঘরের কোনাকুনি সামনে পেছনে এগোতে পারে। শুধু সামনাসামনি ও পেছনে সোজাসুজি এগোতে পারে না। হাতি এবং ঘোড়ার শক্তি প্রায় কাছাকাছি হলেও, তুলনামূলক ভাবে ঘোড়া এগিয়ে। কারন ঘোড়া তার সামনের ঘুঁটিকে অগ্রাহ্য করে, তার ওপর দিয়ে সামনে এগোতে পারে। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের দুটি ঘোড়া থাকে, একটি সাদা ও একটি কালো। ঘোড়ার চাল সবচেয়ে কঠিনতম, কারন সে ইংরেজি এল আকারে চলাচল করে। এটাকে হিসেব করা হয়, দাবার এক ঘর, দুই ঘর, তারপর হয় ডানে, নয়তো বামে- যাকে সব মিলিয়ে আড়াই চাল বলে। সম্পর্কে আরও তথ্য আছে wiktionary:| মঙ্গোলিয়া এছাড়া 蒙古 (もうこ) হিসেবে পরিচিত * চীন এছাড়া チャイナ or シナ হিসেবে পরিচিত * এছাড়াও জাপানকে ジャパン বলা হয় * উভয় কোরিয়া 朝鮮 (ちょうせん) অথবা コリア হিসেবে পরিচিত আখলাক আরবি ভাষার একটি শব্দ। বাংলায় এর অর্থ চরিত্র, স্বভাব, আচার-আচরণ, ব্যবহার, চালচলন ইত্যাদি। ভালোভাবে বলতে গেলে মানব চরিত্রের সব দিকই আখলাকের অন্তর্ভুক্ত। এই বইয়ে আখলাকের নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে প্রণীত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অডিন্যান্সে ইভটিজিংকে সঙ্গায়িত করা হয়। এতে বলা হয় যে, রাস্তা বা জন সম্মুখে কোন নারীকে অশোভন শব্দ, অঙ্গভঙ্গি ও মন্তব্য্র মাধ্যমে যৌন্য উৎপীড়ন করা ইভটিজিং হিসেবে গণ্য করা হবে। ইভটিজিং একটি সামাজিক ব্যধি। নারীদেরকে উত্ত্যক্ত করা, কাউকে মন্দনামে ডাকা বা উপহাস গর্হিত কাজ। আল্লাহ বলেছেন তোমরা একে অন্যের প্রত্যি দোষারোপ করবেনা এবং একে অপরকে মন্দনামে ডাকবেনা। ইমান গ্রহণের পর মন্দনামে ডাকা বড় অপরাধ। যারা তওবা না করে তারাই যালিম। বর্তমানে প্রায়ই স্কুল কলেজের সামনে, রাস্তার মোটে কিছু বখাটে ছেলের দল দাঁড়িয়ে মেয়েদের উত্ত্যক্ত করে। এর ফলে অনেক মেয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে, প্রয়োজনোয় শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়। কেউ কেউ আবার আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এতে সামাজিক শান্তি বিনষ্ট হয়। সমাজে অস্থিরতা বৃদ্ধি পায়। আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে। জাতি ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যায়। ১৯৭৬ সালে প্রণীত বাংলাদেশের আইনে ইভটিজিং শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এর শাস্তি হিসেবে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদন্ড অথবা দুই হাজার টাকা জরিমান্য অথব্য উভয় দন্ডে দন্ডিত করার বিধান রাখা হয়েছে। দশম শতকের শেষে খ্রিস্টধর্মের প্রবর্তনের সাথে সাথে রাশিয়াতে লিখিত ভাষার প্রচলন ঘটে। রুশদের খ্রিস্টীয়করণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ধর্মীয় সাহিত্যের ভাষা হিসেবে গির্জা স্লাভীয় ভাষার প্রচলন ঘটে। গির্জা স্লাভীয় ভাষা একটি দক্ষিণ স্লাভীয় ভাষা। ধারণা করা হয় যে, সেই সময়ে গির্জা স্লাভীয় ভাষা এবং প্রাচীন রুশ ভাষার মধ্যে বড় মাত্রার পারস্পরিক বোধগম্যতা ছিল। তবে পূর্ব স্লাভীয় ও দক্ষিণ স্লাভীয় ভাষার মধ্যে যেসব সুস্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে, তা এই দুইটি ভাষার মধ্যেও বিদ্যমান ছিল। এই সময়ে বেশির ভাগ রচনা ছিল ধর্মীয় প্রকৃতির। গির্জার সন্ন্যাসীরা বাইবেলের অনুবাদ, সাধুসন্ততিদের জীবনকাহিনী ইত্যাদি রচনা করতেন। তারা স্থানীয় পূর্ব স্লাভীয় ভাষা ব্যবহার না করে গির্জা স্লাভোনীয় ভাষাতেই রচনা করার চেষ্টা করতেন। তবে মাঝে মাঝেই তাদের লেখার স্থানীয় ভাষার শব্দ ও বৈশিষ্ট্য ঢুকে পড়ত। ধর্মীয় লেখা ছাড়াও আইনি প্রয়োজনে আইনকানুন, উত্তরাধিকারের দলিল, বিভিন্ন চুক্তি, ইত্যাদিও রচিত হত। এই দ্বিতীয় প্রকারের রচনাগুলিতে তৎকালীন পূর্ব স্লাভীয় ভাষার বেশ বড় প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। এসময় রাশিয়ার লিখিত ভাষাতে তাই এক ধরনের দ্বিভাষা-অবস্থা (diglossia) বিরাজ করছিল। গির্জা স্লাভীয় "সাধু" ভাষায় যেমন লেখা হত, তেমনি স্থানীয় "চলিত" ভাষাতেও লেখালেখি চলত। সময়ের সাথে সাথে লিখিত ভাষায় এই পার্থক্যের পরিমাণ কমে আসে। গির্জা স্লাভীয় ভাষার বহু শব্দ ও সংগঠন রুশ কথ্য ভাষার একেবারে নিম্ন-মর্যাদাসম্পন্ন রূপেও প্রচলিত হয়ে যেতে শুরু করে। চতুর্দশ শতকের শেষ দিকে ও পঞ্চদশ শতকের শুরুর দিকে বেশ কিছু দক্ষিণ স্লাভীয় কেরানিকে রাশিয়ার ধর্মালয়গুলিতে উচ্চপদে আসীন করা হয়। এদেরই লেখার প্রভাবে রুশ ভাষার গতি আরেকবার পরিবর্তিত হয়। এরা ধর্মীয় রচনাবলীতে অতিশুদ্ধ প্রাচীন গির্জা স্লাভীয় ভাষা বেশি করে অনুকরণ করতে শুরু করেন। যদিও রুশ নিম্ন মর্যাদাসম্পন্ন রূপগুলিতে ইতোমধ্যেই দক্ষিণ স্লাভীয় বিভিন্ন সংগঠন প্রচলিত হয়ে গিয়েছিল, উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন রূপগুলিতে আরও প্রাচীন একটি গির্জা স্লাভীয় রূপ ব্যবহার হওয়া শুরু হয়, যা ছিল প্রচলিত কথ্য ভাষা থেকে আগের চেয়ে অনেক বেশি দূরবর্তী। ফলে রুশ ভাষাতে দ্বিতীয়বারের মত দ্বিভাষা-অবস্থার সৃষ্টি হয়। ১৮শ শতকে এসে সম্রাট মহান পিওতর রাশিয়ার আধুনিকীকরণ ও ধর্মনিরপেক্ষীকরণ সাধন করেন। এসময় শিক্ষিত লোকেদের মুখে প্রচলিত ভাষার একটি লিখিত রূপ উদ্ভাবনের প্রয়োজন দেখা দেয়। ১৭৫৫ সালে রুশ বহুশাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত লোমোনোসফ তাঁর রুশ ব্যাকরণে তিনটি ভিন্ন ভাষারীতির একটি তত্ত্ব প্রদান করেন। এই তত্ত্ব অনুসারে রুশ ভাষার একটি উচ্চ রীতি থাকবে, যাতে ধর্মীয় রচনাবলী ও উচ্চস্তরের কাব্য রচিত হবে। আরও থাকবে একটি নিম্ন রীতি, যা প্রায় সম্পূর্ণতই পূর্ব স্লাভীয় ভাষা; এই রীতিটি ব্যক্তিগত যোগাযোগে এবং লঘু নাটকে ব্যবহার করতে হবে। আর থাকবে একটি মধ্য রীতি, যাতে ছন্দকবিতা, সাহিত্যিক গদ্য এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র লিখিত হবে। আধুনিক আদর্শ রুশ ভাষার সাথে এই মধ্য রীতির মিল সবচেয়ে বেশি। ১৯শ শতকের শুরুতে বিখ্যাত রুশ লেখক পুশকিনের সময়ে আধুনিক আদর্শ রুশ ভাষার আবির্ভাব ও প্রতিষ্ঠা ঘটে। এর পর দুই শতাব্দী ধরে ভাষাটির বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটলেও আধুনিক রুশ ভাষা বলতে পুশকিনের সময় থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত প্রচলিত রুশ ভাষাকেই বোঝায়। রুশ ভাষার একেবারে প্রাচীন রূপ থেকে বর্তমান আধুনিক রূপ পর্যন্ত পূর্ব ও দক্ষিণ স্লাভীয় ভাষার বিভিন্ন রূপ ও সংগঠনের দ্বৈত সহাবস্থান ভাষাটির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য। আধুনিক রুশ ভাষায় প্রায়শই একই ধারণার জন্য একই শব্দমূল থেকে সাধিত দুইটি শব্দ দেখতে পাওয়া যায়, যাদের একটি হল গির্জা স্লাভীয় সংস্করণ এবং অন্যটি পূর্ব স্লাভীয় সংস্করণ। রুশ ভাষার প্রাচীন পর্যায়ে ভাষাটি মূলত উত্তর ও দক্ষিণে দুইটি ঔপভাষিক অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। মস্কো শহরের মধ্য দিয়ে কল্পিত পূর্ব-পশ্চিমে চলে যাওয়া একটি অক্ষরেখার উত্তরে ও দক্ষিণে ছিল এই দুই উপভাষার অবস্থান। দক্ষিণের উপভাষাটির সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছিল বর্তমান ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ। উত্তরের উপভাষাটির বেশ কিছু সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছিল। এদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল নভোগোরাদ শহর। উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে এসময়ে প্রতিষ্ঠিত কিছু পার্থক্য এখনও রুশ কথ্য উপভাষাগুলিতে রয়ে গেছে। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে রাশিয়া তাতারদের পদানত হয়। অন্যদিকে ইউক্রেন ও বেলারুশ প্রথমে লিথুয়ানিয়া ও পরে পোলীয়দের সাম্রাজ্যের অধীনে চলে যায়। এসময়েই ভাষা তিনটি একে অপরের থেকে পৃথক হতে শুরু করে। রুশ ভাষা ধ্বনিব্যবস্থায় এসময় একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে: শ্বাসাঘাতহীন o ও কে a আ হিসেবে উচ্চারণ করা শুরু হয় (যেমন doma বাড়িগুলি কে দোমা র পরিবর্তে দামা উচ্চারণ করা)। এই পরিবর্তনটি (যার নাম দেওয়া হয়েছে "আকানিয়ে প্রথমে দক্ষিণ রাশিয়ায় শুরু হয় এবং পরবর্তীকালে মধ্য রাশিয়ার কিছু অঞ্চলেও প্রচলিত হয়ে যায়। উত্তর রাশিয়ার ভাষাতে এই পরিবর্তনটি ঘটেনি (এর নাম দেওয়া হয়েছে "ওকানিয়ে")। পঞ্চদশ শতকে তাতারদের বিরুদ্ধে রুশদের সংগ্রামে ও পরবর্তীকালে একতাবদ্ধ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে রাশিয়ার আবির্ভাবে মস্কো অঞ্চল প্রধান ভূমিকা পালন করে। মস্কো ছিল একটি আকানিয়ে এলাকা, এবং এখানকার ভাষায় উত্তর ও দক্ষিণ উপভাষা অঞ্চলের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের সম্মিলন ঘটেছিল। ফলে মস্কো ও এর আশেপাশে একটি মধ্যবর্তী ঔপভাষিক এলাকার সৃষ্টি হয়। এই মধ্য রুশ উপভাষাটিই পরে আদর্শ আধুনিক রুশ ভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক ভিত্তি গড়ে দেয়। রুশ লিপিতে আকানিয়ে আলাদাভাবে বোঝানো হয় না, কিন্তু মস্কোর কথ্য ভাষাতে ব্যবহারের সুবাদে আধুনিক আদর্শ রুশ উচ্চারণের এটি একটি অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। রুশ ভাষা একটি বিশাল এলাকা জুড়ে প্রচলিত হলেও ঔপভাষিক বৈচিত্র‌্য খুবই কম, এবং শিক্ষার বিস্তারের সাথে সাথে এই পার্থক্য আরও হ্রাস পাচ্ছে। বিংশ শতাব্দীতে এসে রুশ ভাষা রাশিয়ার সীমানা ছাড়িয়ে অন্য বহু দেশে ছড়িয়ে পড়ে। প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নের সমস্ত অ-রুশ প্রজাতন্ত্রে রুশ ভাষাই ছিল মূল সরকারি বা প্রাতিষ্ঠানিক ভাষা। দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে রুশ ভাষায় কথা বলতে পারেন, এরকম লোকের সংখ্যা বিশাল। জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার সময় অন্য আরও পাঁচটি ভাষার সাথে রুশ ভাষাও একটি দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে মর্যাদা পায়। এই বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। এই বইটি শিশুদের জন্য। এই বইটির লক্ষ্য হচ্ছে শিশুদেরকে ইংরেজিতে খাদ্যের নাম শেখানো। (বাংলার জন্য দেখুন উইকিশৈশব:বর্ণমালায় খাদ্য এই বইটি হল আমের কুলফি রান্নার একটি বই। এই বইয়ে সহজ ভাবে রান্না করার পদ্ধতি বর্ণনা করা হয়েছে। # জেলোটিন দুই টেবিল চামচ # ফ্রেশ ক্রিম দুই কোট্যা এই বইয়ে যা শেখানো হবে: # কিভাবে ক্যাপচা বানাতে হবে ক্যাপচা ব্যবহারের ফলে যেসব সুবিধা পাওয়া যায়: * স্প্যাম রোধ করা যায়। * ধ্বংসপ্রবণতা রোধ করা যায়। * ধ্বংসপ্রবণতা কমিয়ে আনা যায়। * স্পামার স উইকি ডাব্লিউ তে সম্পাদনা করল। এর পূর্বে উইকিটিতে স্প্যাম দেওয়া হয়েছে। তারা লক্ষ্য করল তাদের স্প্যাম সফটওয়্যারের সাহায্যে স্প্যাম সম্পাদনাটি উইকিতে সংরক্ষণ হয়নি। আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইট বা ফর্মে ক্যাপচা ইন্টিগ্রেট করতে পাতবেন। আপনার পছন্দের পথটি বাছাই করুন: বর্তমানে এই বইগুলোতে উদাহরণ রয়েছে এটা আপনার ফর্মে থাকতে হবে। এইচটিএমএল ফর্মে এটা ব্যবহার করুন: এটার একটাই সমস্যা। যদি ব্যবহারকারীর জাভাস্ক্রীট অস্ক্রিয় তারা আপনার ফর্ম এক্সেস করতে পারবেনা। ৩ त्रि ত্রি, তিন, তৃতীয় - কুত্র ছাত্রঃ অস্তি কোথায় ছাত্রটি রয়েছে?) - অত্র ছাত্রঃ অস্তি। (এখানে ছাত্রটি রয়েছে।) - ভবতঃ জনকঃ কুত্র গচ্ছতি আপনার বাবা কোথায় যাচ্ছেন?) - মম জনকঃ কার্য্যালয়ে গচ্ছতি। (আমার বাবা অফিসে যাচ্ছেন।) - ভবান্ কদা শয্যাতঃ উত্তিষ্ঠতি আপনি কখন বিছানা থেকে ওঠেন?) - অহম্ প্রতিদিন প্রাতঃ ষটবাদনে শয্যাতঃ উত্তিষ্ঠামি। (আমি রোজ সকাল ছ'টার সময় বিছানা থেকে উঠি।) - এষা কা ইনি কে?) - এষা মম জননী। (ইনি আমার মা।) - ভবত্যাঃ জননী কুতঃ আগচ্ছতি আপনার মা কোথা থেকে আসছেন?) - মম জননী দিল্লীনগরতঃ আগচ্ছতি। (আমার মা দিল্লী শহর থেকে আসছেন।) - ভবতী কথম্ আগতবতী আপনি কিভাবে এলেন?) - অহম্ বিদ্যুৎশকটেন আগতবতী। (আমি ইলেকট্রিক ট্রেনে করে এলাম।) - তৎ করবস্ত্রম্। (ঐটি রুমাল।) - গৃহস্য পুরতঃ কিম্ অস্তি বাড়ির সামনে কি রয়েছে?) - গৃহস্য পুরতঃ উদ্যানম্ অস্তি। (বাড়ির সামনে বাগান রয়েছে।) - অদ্য ভোজনম্ কথম্ অস্তি আজ খাবার কেমন হয়েছে?) বইটি সম্পাদনার সময় মনে রাখবেন এটি শিশুদের উদ্দেশ্যে লিখিত। তাই এর তথ্যগুলো নির্ভূল হওয়ার পাশাপাশি সহজবোধ্য হওয়াটাও জরুরি। লেখকদের উচিত সকল খুঁটিনাটির উপর জোর না দিয়ে বরং দরকারি তথ্যগুলো অন্তর্ভুক্ত করা। যেখানে প্রয়োজন সেখানে বৈজ্ঞানিক শব্দ ব্যবহার করুন, তবে যেসব বিষয়গুলো সহজ ভাষায় বোঝানো সম্ভব সেসব ক্ষেত্রে কঠিন শব্দ ব্যবহার করবেন না। এই পৃষ্ঠায় যা যা থাকছে : এই প্রধান প্রশ্নগুলি প্রতিটি মডিউলে পাওয়া যায়: # এই গ্রহটি কত বড়? # তার পৃষ্ঠ দেখতে কেমন? # তার চাঁদকে কেমন দেখায়? একমাত্র গ্রহ যার চাঁদ আছে। # এই গ্রহে একটি দিন কত দীর্ঘ হয়ে থাকে? # এই গ্রহে এক বছর কত দীর্ঘ সময়ে হয়ে থাকে কিভাবে দীর্ঘ চাঁদ তার কক্ষপথে এই গ্রহের চারপাশে কত দিন সময়ে প্রদক্ষিণ করে এটা কিসের তৈরি? # এই গ্রহের মাধ্যাকর্ষণ আমাকে কতটুকু আকর্ষণ করে? # এগুলো কিভাবে আবিষ্কৃত হয়, বিশেষ করে শনি(শনিগ্রহ নেপচুন (গ্রহ) এবং অন্যান্য চাঁদ(অন্যান্য উপগ্রহ)? কিছু পৃষ্ঠা গ্রহের বা চাঁদ এর নামের সাথে "এটা" প্রতিস্থাপন করেছে এবং কিছু করেনি। এই বইয়ে অন্যান্য বিষয়াদি এরকম হতে পারে: উইকিশৈশব ডাইনোসর প্রকল্পে আপনাকে স্বাগত এই প্রকল্পে যখন কাজ করবেন, মনে রাখবেন এটা শিশুদের জন্য বিশেষায়িত। সুতরাং ভালভাবে বুঝে শুনে একদম গুরুত্বপূর্ণ এবং যথার্থ শব্দ ব্যবহার করবেন। লেখকের প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত আলোচনার চেয়ে বরং তুলনামুলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণার উপর মনোনিবেশ করা উচিত। প্রয়োজনে আপনি প্রযুক্তিগত শব্দ বা শব্দভান্ডার ব্যবহার করুন,কিন্তু যেখানে সহজ ভাষায় কাজ করবে,সেখানে বড় শব্দ ব্যবহার করবেন না। যখন আপনি একটি শব্দ ব্যবহার করবেন, তখন মৌলিক শব্দকোষ তালিকায় তা অন্তর্ভুক্ত করুন,এবং এটি কে সংজ্ঞায়িত করুন। মনে রাখবেন, উভয় ক্ষেত্রেই,বা শব্দকোষ পাতায় তা সংজ্ঞায়িত করা প্রয়োজন। যখন শব্দের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়,তখন শব্দার্থের পাশাপাশি একটি ভাল ধারণা ও পাওয়া যায়। যদি আপনি এই বইয়ে অবদান রাখতে চান,তবে অনুগ্রহপূর্বক তাই করুন। অনেক বিষয় এখনো পরিষ্কার ও বিস্তারিতভাবে লেখার প্রয়োজন। অনুচ্ছেদ তৈরি করুন বা করতে অনুরোধ করুন আপনাকে মানবদেহের একটি আকর্ষণীয় অঙ্গ নিয়ে নিবন্ধ তৈরি করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। আপনি যদি তা করতে চান, অনুগ্রহ করে অবদান রাখুন পৃষ্ঠাটি পড়ুন। * ইয়াকি ভাবালু পাঁকাল! এটা চমৎকার! আমরা এটি ভালোবাসি! * লাল বাঁধাকপি সূচক কিছু এসিড বা ক্ষার ধর্ম দেখানোর জন্য চমকপ্রদ। এটা খুবই উত্তেজনাপূর্ণ! * পরিষ্কারভাবে তোমার চোখের কোনোরূপ ক্ষতি ছাড়া সূর্য এবং সূর্যগ্রহণ দেখতে চাও? তাহলে এটা তোমার জন্য! * যারা কিসমিস নাচ করাও এবং শ্রেষ্ঠ টুকরা নাও তুমি তোমার পরীক্ষা শেষ করার পর, কিসমিস খেতে পার! Oobleck এমন পদার্থ তৈরী কর যেটা তরল আবার কঠিনও। কাজের দুনিয়া সারা পৃথিবীর কর্মজীবী লোকেদের ছবি প্রদর্শন করে। আরও দেখুন 1 2 এবং 3 বই. আরও দেখুন 1 এবং 2 বই French/Section ফরাসি ভাষা শিক্ষা/পাঠ/পরিচিতি/অক্ষর অক্ষর}} '%s s|%s পাতায় পাওয়া যেতে পারে।', self:addCat(0 টেমপ্লেটে অবৈধ তারিখ প্যারামিটারসহ নিবন্ধসমূহ') self:addCat('all উইকিপিডিয়া বার্তা বাক্স প্যারামিটার ঠিক করা প্রয়োজন allSort) 'এই বার্তা বাক্স একটি অবৈধ "type=%s" প্যারামিটার ব্যবহার করছে এবং তা ঠিক করা প্রয়োজন।', [[বিষয়শ্রেণী:চিত্র সহ মন্তব্যের টেমপ্লেট PAGENAME রসায়ন প্রাচীন ও প্রধান বিজ্ঞান গুলোর অন্যতম।রসায়নের নানান ধরণের পরিবর্তন যেমন-সৃষ্টি ধ্বংস, রুপান্তর,ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।রসায়নের চর্চা কয়েক সহস্রাব্দি থেকে হয়ে এসেছে।ভারতবর্ষে প্রায় ৫০০০ বছর আগ থেকে কাপড় কে আকর্ষইইয় করে তুলতে রঙ এর ব্যাবহার সুরু হয়েছিল।মানুষ ধাতব অস্ত্র ইত্যাদি তৈরি করেছিলও বহু বছর আগে।পুরাতন সভ্যতায় রসায়ন প্রজুক্তি ব্যাবহার করেই সোনা,রুপা আহরণ করা হত। খ্রি.পূর্ব ২৬০০ বছর আগে মিশরি রা সোনা আহরণ করে।যেটি আজ পর্জন্ত মুল্যবান ধাতুর তালিকায়।প্রাচীন ও মধ্যকালে রসায়ন চর্চা আল-কেমি নামে পরিচিত।আল কেমি আরবি শব্দ।জার উত্পত্তি আল-কেমিয়া থেকে। মজার ব্যাপার হল-আজ রসায়ন চর্চা সুধু শিল্প-কারখানায় সিমাবদ্ধ নয়। আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ০৭ তাদের নয়, যাদের প্রতি আপনার গযব বর্ষিত হয়েছে (ইয়াহূদী এবং তাদেরও নয় যারা পথভ্রষ্ট (খ্রিস্টান)। আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ১১৯ নিশ্চয় আমি আপনাকে সত্যধর্মসহ সুসংবাদদাতা ও ভীতি প্রদর্শনকারীরূপে পাঠিয়েছি। আপনি ১৪৪ নিশ্চয়ই আমি আপনাকে বার বার আকাশের দিকে তাকাতে দেখি। অতএব, অবশ্যই আমি আপনাকে সে কেবলার দিকেই ঘুরিয়ে দেব যাকে আপনি পছন্দ করেন। এখন আপনি মসজিদুল-হারামের দিকে মুখ করুন এবং তোমরা যেখানেই থাক, সেদিকে মুখ কর। যারা আহলে-কিতাব, তারা অবশ্যই জানে যে, এটাই ঠিক পালনকর্তার পক্ষ থেকে। আল্লাহ বেখবর নন, সে সমস্ত কর্ম ১৫৬ যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই title=সংখ্যা ১০ এর কিছু উদাহরণ আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। এই প্রকল্পে যখন কাজ করবেন, মনে রাখবেন এটা শিশুদের জন্য বিশেষায়িত। সুতরাং ভালভাবে উপলব্ধি করা ও জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। যথার্থ শব্দ ব্যবহার করবেন। লেখকের প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত আলোচনার চেয়ে বরং তুলনামুলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণার উপর মনোনিবেশ করা উচিত। প্রয়োজনে আপনি প্রযুক্তিগত শব্দ বা শব্দভান্ডার ব্যবহার করুন, কিন্তু যেখানে সহজ ভাষা কাজ করবে, সেখানে বড় শব্দ ব্যবহার করবেন না। যখন আপনি একটি শব্দ ব্যবহার করবেন, তখন সেটি মৌলিক শব্দকোষ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন এবং এটি কে সংজ্ঞায়িত করুন। মনে রাখবেন, উভয় ক্ষেত্রেই শব্দকোষ পাতায় তা সংজ্ঞায়িত করা প্রয়োজন। যখন শব্দের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়,তখন শব্দার্থের পাশাপাশি একটি ভাল ধারণা ও পাওয়া যায়। যদি আপনি এই বইয়ে অবদান রাখতে চান,তবে অনুগ্রহপূর্বক তাই করুন। অনেক বিষয় এখনো পরিষ্কার ও বিস্তারিতভাবে লেখার প্রয়োজন। আপনি যদি এই উইকিবইয়ে অবদান রাখেন এবং একজন লেখক হবার জন্য আনুষ্ঠানিক ক্রেডিড চান,তাহলে নিচের তালিকায় আপনার নাম যোগ করুন: আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আরবী ব্যাকরণ শাস্ত্রের সর্বপ্রধান দু'টি শাখার মধ্যে মীযান একটি। মীযান একটি গ্রন্থের নামও বটে, এই বইটিই এই শাখার সর্বজনগৃহীত মাপকাঠি বলে বিবেচ্য। প্রথমেই কয়েকটি শব্দ শিখে নেই, তাহলে পরবর্তীকালে বুঝতে এবং শিখতে সহজ হবে। যেকোনো প্রকারের বিশেষ্যকেই ইসম বলে। ক্রিয়া বা যার সাথে অতীত, বর্তমান অথবা ভবিষ্যৎ বিদ্যমান, উহাকেই ফে'ল বলে। যা কোনো বিশেষ্য নয় এবং তার সাথে কোনো কাল (অতীত, বর্তমান বা ভবিষ্যৎ) সম্বন্ধিত নয়, উহা হরফ। মীযান অংশে ইসম এবং হরফ অপরিবর্তিত থাকবে। অর্থাৎ, মীযান শুধুমাত্র ফে'ল নিয়ে কাজ করবে। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। পুনরায় ব্যবহারকারীর অধিকার এবং দায়বদ্ধতা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের সাথে আপনার কেবলমাত্র উইকিউইবই বিষয়বস্তুর সাথে যোগাযোগ করা উচিত হ'ল ট্রেডমার্কযুক্ত উইকিউবই উইকিমিডিয়া লোগোগুলি যা অনুমতি ব্যতীত অবাধে ব্যবহারযোগ্য নয় (মিডিয়া সদস্যগণ ফাউন্ডেশন: প্রেস রুম দেখুন) আপনি যদি নিজের বই নিবন্ধ ওয়েবসাইট বা অন্যান্য প্রকাশনাতে অন্য উইকিউবই সামগ্রী ব্যবহার করতে চান তবে আপনি কেবল লাইসেন্সিং শর্তাদি মেনে চলতে পারেন। নীচের নির্দেশিকা অনুসরণ করুন: কপিরাইটযুক্ত কাজগুলির সাথে লিঙ্ক করা আপনি যদি উইকিউবই-হোস্ট করা সামগ্রীর মালিক হন তবে আপনার অনুমতি ব্যতীত ব্যবহার করা হচ্ছে প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? উ টেমপ্লেট ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ এবং ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা ও স্প্যাম প্রতিরোধ। ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? উ বিভিন্ন সময়ে এই উইকির রক্ষণাবেক্ষণে আমি অবদান রেখেছি যা আমি এ উইকিতে আমার উল্লেখযোগ্য অবদানগুলোর একটি। [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই এর প্রশাসক হওয়ার পুরোনো আবেদন]] [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] বাংলা উইকিবইয়ের অভ্যর্থনা কমিটিতে আপনাকে স্বাগত অভ্যর্থনা কমিটির সদস্যরা যে সকল নতুন ব্যবহারকারীদের প্রয়োজন অনুসারে সাহায্য ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন এবং উইকিবইয়ে অবদান রাখার বিভিন্ন পথ দেখিয়ে দেন। এই কমিটিতে যোগদানের জন্য কোন অতিরিক্ত অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। যারা ইচ্ছুক এবং নতুন ব্যবহারকারীদের সাথে ভদ্র ব্যবহার করে তাদের অভ্যর্থনা জানাতে পারবেন তারা যে কোন সময় এই কমিটিতে যোগদান করতে পারেন। আপনি যদি নিজেকে এই কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে নতুন ব্যবহারকারীদের সাহায্য করতে চান তবে ‘সাহায্য করতে আগ্রহী স্বেচ্ছাসেবকগণ’ অংশের নিচে আপনার নাম যোগ করুন। আর আপনি যদি একজন নতুন ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন এবং আপনার কোনো সাহায্য প্রয়োজন হয়, বা আপনার কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে, তবে আপনি সাহায্য করতে আগ্রহী কোনো স্বেচ্ছাসেবককে আপনার প্রশ্নটি করতে পারেন। প্রশ্ন করতে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীর ‘আলাপ’ লিংকে ক্লিক করুন। আপনি কিভাবে সাহায্য করতে পারেন আমাদের প্রধান কাজ হল যারা এখানে নতুন ব্যবহারকারী তাদের শুভেচ্ছা জানানো এবং যারা প্রয়োজনীয় অবদান রাখছেন তাদের সম্পাদনার ব্যাপারে আরও সাহায্য করা। আপনি যে ব্যবহারকারীকে অভ্যর্থনা জানাবেন তার আলাপ পাতায় লিখুন। ব্যবহারকারী কি ধ্বংসপ্রবনতাতে সাহায্য করছেন নতুন ব্যবহারকারীদের সাহায্য করতে প্রয়োজনীয় সংস্থান উইকিবই:উইকিবইয়ে অবদান কোথায় এবং কিভাবে সম্পাদনা করতে পারেন সে বিষয়ক উইকিবইয়ের প্রধান ভূমিকা। উইকিবই:প্রশ্ন – "কোথায় আপনার প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেন" তার নির্দেশিকা। উইকিবই:প্রাজিপ্র – সর্বাধিক সাধারণ প্রশ্নের দ্রুত উত্তর। উইকিবই:নতুন অবদানকারীর সাহায্য পাতা – নতুন ব্যবহপারকারী এখানে প্রশ্ন করতে এবং স্বেচ্ছাসেবকদের কাছ থেকে উত্তর পেতে পারেন । উইকিবই:সাহায্যকেন্দ্র – এখানে স্বেচ্ছাসেবকরা কিভাবে উইকিবই ব্যবহার করতে পারেন সে বিষয়ে প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন। উইকিবই:আপনার প্রথম বই – একটি ভাল প্রথম বই তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কিত তথ্য। উইকিবই:পড়ার ঘর নতুন ব্যবহারকারীদের স্বাগত জানাতে এবং পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করার স্থান। আমাদের সদস্য তালিকায় নিজেকে যুক্ত করুন অভ্যর্থনা কমিটির একজন সদস্য হতে, দয়াকরে দেখুন উইকিবই:অভ্যর্থনা কমিটি/সদস্যবৃন্দ । * আপনি আমাদের টপআইকন ব্যবহার করতে পারেন যা প্রকল্প পাতার সাথে সংযুক্ত এবং আপনার ব্যবহারকারী পাতার উপরের ডানদিকে প্রদর্শন করবে! প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? উ আমি উইকিবইয়ের রক্ষণাবেক্ষণ এবং ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা প্রতিরোধ, টেমপ্লেট ব্যবস্থাপনা,ও সর্বোপরি সুশৃঙ্খল উইকিপ্রকল্পের জন্য প্রশাসক হতে আগ্রহী ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? বাংলা উইকি বইয়ে আমার অন্যতম কাজ সম্প্রদায়ের প্রবেশদ্বার সহ আরো কিছু উইকি পাতায়। এখানে বই লেখার পূর্বে আমি কারিগরি, টেমপ্লেট ও উইকিবই প্রকল্পের কাজ আগে করছি কারন, নতুন ব্যবহারকারীদের সঠিকভাবপ নিবন্ধ তৈরির জন্য এগুলো খুবই গুরুত্ববহন করে। কারন কোন কিছুর নির্দেশনা ছাড়া তা সঠিকভাবে করা কষ্টকর [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] এটি একটি গ্রহণযোগ্য আদর্শ যা সকলের গ্রহনীয় এবং সম্পাদকদের অনুসরণের চেষ্টা করা উচিত। অনুল্লেখ্য পরিবর্তনগুলো ব্যতীত,অন্যান্য সকল সকল পরিবর্তন নীতিমালা :আপনার কি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা আছে? পোস্ট করুন! কোন ভুল ঘোষনা দেখছেন? এটা সম্পাদনা করুন! [[১০৬৬ সালে উত্তর ফ্রান্স]]ের নরমঁদি অঞ্চলে বসবাসকারী নর্মান জাতি ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ইংল্যান্ড আক্রমণ করে। নর্মানদের ইংল্যান্ড বিজয়ের পর প্রায় ৩০০ বছর ধরে নর্মান বংশোদ্ভূতরাই ইংল্যান্ড শাসন করেছে। এসময় রাজকীয় ও প্রশাসনিক কাজকর্ম কেবল নর্মানদের কথ্য এক ধরনের প্রাচীন ফরাসি ভাষা]]য় সম্পন্ন হত। এই যুগে বিপুল পরিমাণ ফরাসি শব্দ প্রাচীন ইংরেজি ভাষায় আত্তীকৃত হয়ে যায়, ইংরেজি ভাষার বেশিরভাগ বিভক্তি লুপ্ত হয় এবং এর ফলস্বরূপ মধ্য ইংরেজি ভাষা]]র আবির্ভাব ঘটে। প্রাচীন ও মধ্য ইংরেজির সবচেয়ে বিখ্যাত সাহিত্যকর্মের মধ্যে আছে বেওউল্‌ফ এবং চসার]]ের দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস । প্রথমে ইংল্যান্ড ও পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র]]ের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাবের কারণে বিশ্বের অন্য যেকোনো ভাষার চেয়ে ইংরেজিই বেশি বিস্তার লাভ করেছে। ইংরেজি প্রায় ৫২টি দেশের জাতীয় বা সরকারি ভাষা। বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশই ইংরেজিভাষী। আধুনিক যোগাযোগে ও বিভিন্ন পেশায় ইংরেজির ব্যাপক ব্যবহারের কারণে এটি বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অধীত দ্বিতীয় ভাষা]]। সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির নতুন নতুন আন্তর্জাতিক পরিভাষার অধিকাংশই ইংরেজি থেকে এসেছে। # একভাষিক বাংলা অভিধান কালানুক্রমে) * বাংলা পুঁথি শব্দকোষ (অমুদ্রিত পাণ্ডুলিপি)। অজ্ঞাতনামা বাঙালি লেখক। ১৯শ শতকের একেবারে শুরুর দিকে। * বাংলা অভিধানের পাণ্ডুলিপি। সঙ্কলক অজানা। ঊনবিংশ শতকের প্রথম দশক। বীতুজ শব্দ''। অজ্ঞাতনামা সঙ্কলক। ১৮১৭। (বাংলায় প্রচলিত ১০০০ শব্দের সংস্কৃত ধাতুরূপ) * বাংলা অভিধান (শিরোনাম অজ্ঞাত)। অজ্ঞাতনামা সঙ্কলক। ১৮১৮। বঙ্গভাষাভিধান''। রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ। ১৮২০। (১৮১৭ সালের ১ম সংস্করণের সংশোধিত ও পরিবর্ধিত ২য় সংস্করণ) * অভিধান (শিরোনাম অজ্ঞাত)। যোগনারায়ণ শর্মা। ১৮৩৪। শব্দকল্পতরঙ্গিনী''। জগন্নাথ প্রসাদ মল্লিক। ১৮৩৮। নূতন অভিধান''। জগন্নারায়ণ শর্মা মুখোপাধ্যায়। ১৮৩৮। শব্দার্থ প্রকাশাভিধান''। তারাচন্দ্র শর্মা। ১৮৩৮। ব্যবহার বিচার শব্দাভিধান''। সদর আমিন লক্ষ্মীনারায়ণ ন্যায়ালংকার। ১৮৩৮। পারসীক অভিধান অর্থাৎ পারসীক শব্দস্থলে স্বদেশীয় সাধুশব্দ সংগ্রহ''। জয়গোপাল তর্কালংকার ভট্টাচার্য্য। ১৮৩৮। (বাংলা ভাষায় ফার্সি শব্দের অভিধান) পারস্য ও বঙ্গীয় ভাষাভিধান''। নীলকমল মুস্তোফী। ১৮৩৮। (বাংলা ভাষায় ফার্সি শব্দের অভিধান) পারস্য ভাষানুকল্পাভিধান''। বিপ্র শ্রীমান মহেষ্ণে। ১৮৩৯। (পীতাম্বর সেনের দিঙ্গসিন্ধু প্রেসে ছাপা) বঙ্গাভিধান''। জলধর ন্যায়রত্ন। ১৮৩৯। (মূলত বানান অভিধান) বঙ্গভাষাভিধান''। সঙ্কলক অজানা। ১৮৩৯। (বেঙ্গল গেজেট প্রেস, বহর থেকে মহেশ চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কর্তৃক প্রকাশিত) শব্দার্থ প্রকাশাভিধান''। দিগম্বর ভট্টাচার্য ও শম্ভুচন্দ্র মিত্র। ১৮৫২। শব্দাম্বুধি''। মুক্তারাম বিদ্যাবাগীশ ও অন্যান্য। ১৮৫৩। শব্দার্থ প্রকাশিকা''। কেশবচন্দ্র রায় কর্মকার। ১৮৬১। শব্দসন্দর্ভসিন্ধু দুই খণ্ড)। মথুরানাথ তর্করত্ন। ১৮৬৩। শব্দার্থমুক্তাবলী দুই খণ্ড)। নন্দকুমার কবিরত্ন ও বেণী মাধব দাস। ১৮৬৪। শব্দদীধিতি অভিধান''। শ্যামাচরণ চট্টোপাধ্যায়। ১৮৬৪। ঢাকা। (ঢাকা থেকে মুদ্রিত প্রথম বাংলা অভিধান) প্রকৃতিবাদ অভিধান''। রাম কমল বিদ্যালঙ্কার। ১৮৬৬। নতুন শব্দার্থ প্রকাশিকা''। সঙ্কলক অজানা। ১৮৭৪। বাংলা অভিধান''। শশীভূষণ চট্টোপাধ্যায়। ১৮৯০। প্রকৃতি বিবেক অভিধান''। বলরাম পাল। ঊনবিংশ শতকের শেষ দশকে। শব্দ-সংগ্রহ''। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। সরল বাঙ্গালা অভিধান''। সুবলচন্দ্র মিত্র। ১৯০৬। বাঙ্গালা শব্দকোষ চার খণ্ড)। যোগেশ চন্দ্র রায় বিদ্যানিধি। ১৯১৩-১৯১৫। বাঙ্গালা ভাষার অভিধান''। জ্ঞানেন্দ্র মোহন দাস। ১৯১৭। সরল বাঙালা অভিধান''। প্রকাশচন্দ্র দত্ত। ১৯১৭। মক্তব অভিধান''। কাজী ওয়ায়েজউদ্দীন আহমদ। ১৯২৩। ঢাকা। চলন্তিকা বা আধুনিক বঙ্গভাষার অভিধান''। রাজশেখর বসু। ১৯৩০। বঙ্গীয় শব্দকোষ''। হরিচরণ বন্দোপাধ্যায়। ১৯৩২-১৯৫১। সংসদ বাঙ্গালা অভিধান''। শৈলেন্দ্র বিশ্বাস। ১৯৫৫। ব্যবহারিক শব্দকোষ''। কাজী আবদুল ওদুদ। ১৯৫৩। লৌকিক শব্দকোষ দুই খণ্ড)। কামিনীকুমার রায়। ১৯৭১। বাংলাদেশের ব্যবহারিক বাংলা অভিধান পরবর্তীকালে বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান''। এনামুল হক ও শিবপ্রসন্ন লাহিড়ী (সম্পাদক)। ১৯৭৪-১৯৮৪। বাংলা একাডেমী সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধান''। আহমদ শরীফ (সম্পাদক)। ১৯৯২। ঢাকা। বাংলা একাডেমী সমকালীন বাংলা ভাষার অভিধান: স্বরবর্ণ অংশ''। আবু ইসহাক। ১৯৯৩। ঢাকা। শব্দসঞ্চয়িতা''। মিলন দত্ত ও অমলেন্দু মুখোপাধ্যায়। ১৯৯৫। বাংলা একাডেমী সহজ বাংলা অভিধান মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ প্রমুখ, ১৯৯৫। ঢাকা। বাংলা একাডেমী সমকালীন বাংলা ভাষার অভিধান: ব্যঞ্জনবর্ণ অংশ (ক থেকে ঞ । আবু ইসহাক। ১৯৯৮। ঢাকা। আকাদেমি বিদ্যার্থী বাংলা অভিধান''। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি]]। ১৯৯৯। বিদেশী বাংলা শব্দের অভিধান''। রবিশঙ্কর মৈত্রী। ১৯৯৯। ঢাকা। বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান''।পরিমার্জিত সংস্করণ। এনামুল হক, শিবপ্রসন্ন লাহিড়ী ও স্বরোচিষ সরকার।২০০০। ঢাকা। সহজ বাংলা অভিধান''। মোহাম্মদ নুরুল হক ও অন্যরা। ২০০২। ঢাকা। বাংলায় প্রচলিত ইংরেজী শব্দের অভিধান''। মনসুর মুসা ও মনোয়ারা ইলিয়াস। ২০০২। ঢাকা। দেশী বাংলা শব্দের অভিধান''। রবিশঙ্কর মৈত্রী। ২০০১। ঢাকা। বাংলায় অতিথি শব্দের অভিধান''। অজয় দাশগুপ্ত ও মৃণালকান্তি দাশ। ২০০৪। কলকাতা। প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা ভাষার অভিধান (প্রথম খণ্ড: অ-ণ । মোহাম্মদ আবদুল কাইউম ও রাজিয়া সুলতানা। ২০০৭। ঢাকা। বাংলা একাডেমী বিবর্তনমূলক বাংলা অভিধান''।তিন খণ্ড। গোলাম মুরশিদ ও স্বরোচিষ সরকার, ২০১৪।ঢাকা। # দ্বি ত্রি- ও বহুভাষিক বাংলা অভিধান (কালানুক্রমে) * সংস্কৃত-চীনা অভিধান (শিরোনাম অজানা)। ফান ইয়ু ৎসিয়েন ৎসেউ ওয়েন। ৭ম শতক। (কিছু প্রাচীন বাংলা শব্দ পাওয়া যায়) * সংস্কৃত-চীনা অভিধান (শিরোনাম অজানা)। ফান ইয়ু ৎসা মিং। ৮ম শতক। (কিছু প্রাচীন বাংলা শব্দ পাওয়া যায়) টীকাসর্বস্ব''। সর্বানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়। ১১৫৯। (অমরকোষের টীকাগ্রন্থ, যাতে সংস্কৃত শব্দের অনেক দেশী প্রতিশব্দ আছে) * পর্তুগীজ-বাংলা শব্দকোষ বা মার্সডেন-পুঁথি। সম্ভবত পর্তুগিজ পাদ্রি মার্কস আঁতোনিউ সাঁতুচি ও সহযোগীগণ, মতান্তরে দোম আন্তোনিও। ১৭শ শতক। * পর্তুগীজ-বাংলা শব্দকোষ বা এভোরা-পুঁথি। অজ্ঞাতনামা পর্তুগিজ লেখক। ১৭শ শতক। * একাধিক ফরাসি-বাংলা শব্দকোষের পুঁথি। ওগুস্তাঁ ওসাঁ। ১৭৭৪-১৭৮৫। * বাংলা-ফার্সি শব্দকোষ। অজ্ঞাতনামা পূর্ববঙ্গীয় মুন্‌শি। ১৭৭৪-১৭৭৫। ইঙ্গরাজি ও বাঙ্গালি বোকেবিলোরি''। সঙ্কলক অজানা। ১৭৯৩। কলকাতা। * অভিধান (শিরোনাম অজ্ঞাত; ৮ খণ্ড)। মিলার সাহেব। ১৮০১। * বাংলা-ফার্সি শব্দকোষ (অমুদ্রিত পাণ্ডুলিপি)। অজ্ঞাতনামা বাঙালি লেখক। ১৯শ শতকের একেবারে শুরুর দিকে। * বাংলা-খাসি শব্দকোষ। স্যার রবার্ট কিথ ডিকের নির্দেশনায় সঙ্কলিত। ১৯শ শতকের একেবারে শুরুর দিকে। * সংস্কৃত-বাংলা-ওড়িয়া শব্দকোষ (অমুদ্রিত পাণ্ডুলিপি)। অজ্ঞাতনামা বাঙালি লেখক। ১৯শ শতকের একেবারে শুরুর দিকে। * বাংলা-ত্রিপুরা ভাষা শব্দকোষ (অমুদ্রিত পাণ্ডুলিপি)। অজ্ঞাতনামা বাঙালি লেখক। ১৯শ শতকের একেবারে শুরুর দিকে। * ইংরেজি হরফে বাংলা শব্দকোষ (অমুদ্রিত পাণ্ডুলিপি)। চার্লস উইলকিন্স। ১৯শ শতকের একেবারে শুরুর দিকে। * সংস্কৃত-বাংলা-প্রাকৃত-ওড়িয়া শব্দকোষ (অমুদ্রিত পাণ্ডুলিপি)। জন লাইডেন। ১৯শ শতকের একেবারে শুরুর দিকে। শব্দসিন্ধু সংস্কৃত অভিধান অমরকোষের বাংলা অনুবাদ)। পীতাম্বর মুখোপাধ্যায়। ১৮০৯। শব্দসিন্ধু অমরকোষের টীকা, বাংলা অর্থসহ)। চণ্ডীবর তর্কভূষণ এবং শিবরাম বিদ্যাভূষণ। ১৮১৭। সংস্কৃতাভিধানমিদং অর্থাৎ সংস্কৃত অভিধান যাহাতে ব্যাকরণের রীতিতে সংজ্ঞা, গুণবাচক, ক্রিয়াবাচক, অব্যয় প্রচলিত শব্দের সমূহ, এবং বঙ্গ-ইংরাজী ভাষাতে তদর্থের বিস্তার''। উইলিয়াম ইয়েট্‌স। ১৮২০। কলকাতা। * ইংরেজি-বাংলা অভিধান (শিরোনাম অজ্ঞাত)। ল্যাভেন্ডিয়ার জনসন। ১৮২৪। A Glossary, Bengali and English''। স্যার গ্রেভ্‌স চেম্বার্স হটন। ১৮২৫। লন্ডন। তোতা-ইতিহাস বত্রিশ সিংহাসন ইত্যাদি ব্যাখ্যার জন্য) শব্দার্ণব''। গঙ্গা কিশোর ভট্টাচার্য। ১৮৩৫। বহরা। (অমরকোষের বর্ণানুক্রমিক বিন্যাস ও সাথে বাংলা অর্থ) * ইংরেজি-বাংলা অভিধান (সংক্ষিপ্ত বঙ্গানুবাদ)। ল্যাভেন্ডিয়ার জনসন। ১৮৩০। শব্দকল্পলতিকা অমরকোষের বাংলা অনুবাদ)। জগন্নাথ প্রসাদ মল্লিক। ১৮৩১। বঙ্গাভিধান বাংলা-ইংরেজি অভিধান)। জয়গোপাল তর্কালঙ্কার। ১৮৩৮। Biblical and Theological Vocabulary''। রেভারেন্ড উইলিয়াম মর্টন। ১৮৪২ (১ম সংস্করণ)। (মূলত খ্রিস্টধর্মীয় ইংরেজি শব্দের সমার্থক বাংলা শব্দ) * ইংরেজি-বাংলা অভিধান (শিরোনাম অজ্ঞাত; স্কুলছাত্রদের জন্য)। জে সি মার্শম্যান। ১৮৪৩। Anglo-Bengali Dictionary''। চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। ১৮৫০। (ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ বাংলা লিপিতে দেখানো হয়েছে) ইঙ্গরাজী-বাঙ্গাল-অভিধান''। স্কুল টেক্সট বুক সোসাইটি। ১৮৫৩। * ইংরেজি-বাংলা অভিধান (ছয় খণ্ড, সচিত্র)। ত্রৈলোক্যনাথ বরাট। ১৮৮১-১৮৮৭। রুশ-বাংলা অভিধান''। ননী ভৌমিক ও শুভময় ঘোষ। ১৯৬৬। মস্কো। বাংলা সাহিত্যে আরবী-ফার্সী শব্দ''। হরেন্দ্রনাথ পাল। ১৯৬৭। ঢাকা। বাংলা একাডেমী আরবী-বাংলা অভিধান''। বাংলা একাডেমী। ১৯৭০। ঢাকা। বাংলা-উর্দু অভিধান ৩য় খণ্ড)। এ এম ফয়েজ চৌধুরী। ১৯৭৫। (অন্য খণ্ডগুলির প্রকাশনাকাল অজানা) বাংলা-রুশ-বাংলা অভিধান''। ই. বীকভা ও ননী ভৌমিক। ১৯৭৮। মস্কো। মণিমঞ্জুষা বাংলা-ইংরেজি দ্বিভাষিক থিসরাস)। জগন্নাথ চক্রবর্তী। ১৯৮৬। বাংলা-সাঁওতালি অভিধান''। ক্ষুদিরাম দাস। ১৯৯৮। ফার্সী-বাংলা-ইংরেজী অভিধান''। আলী আভারসাজী (সার্বিক তত্ত্ববধায়ক ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। ১৯৯৮। ঢাকা। পালি-বাংলা অভিধান''। শীলরত্ন ভিক্ষু। ২০০২। সংসদ কিশোর বাংলা অভিধান''। সুভাষ ভট্টাচার্য। ২০০৩। বাংলা ভাষায় আরবী ফার্‌সী তুর্কী হিন্দী উর্দু শব্দের অভিধান''। কাজী রফিকুল হক। ২০০৪। যথাশব্দ''। মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। ১৯৭৪। সংসদ সমার্থশব্দকোষ''। অশোক মুখোপাধ্যায়। ১৯৮৭। সাহিত্যের শব্দার্থকোশ''। সুরভি বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি]]। ১৯৯৯। : স্বাগত টেম্পলেট এবং অন্যান্য বার্তা অন-উইকিতে সাধারণ আলোচনাগুলো পড়ার ঘরে হয়ে থাকে। আপনার আলোচনা শুরুর জন্য উইকিবই:পড়ার ঘর এ চলুন। বাগ প্রতিবেদন এবং বৈশিষ্ট্যের অনুরোধ আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ফ্লিপ-ফ্লপ ডিজিটাল কম্পিউটারে তথ্য সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত সার্কিট বিশেষ। এই সার্কিট দুটি দশাকে প্রকাশ করে। এই দশা দুটি হল -০ ও ১। যে কোন ইলেকট্রিক সার্কিটে দুটি অবস্থা বিদ্যমান। একটি অবস্থা সক্রিয় (অন) এবং অন্য অবস্থা নিস্ক্রিয় (অফ)। এমন বিশেষ দুই অবস্থার ইলেকট্রনিক প্রবাহ ব্যবস্থাকে মাল্টিভাইব্রেটর বলা হয়। কয়েক প্রকারের মাল্টিভাইব্রেটর আছে। এর মধ্যে স্থায়ী যে মাল্টিভাইব্রেটর তাকে ফ্লিপ-ফ্লপ বলে। * বহুল ব্যবহ্রত কয়েকটি ফ্লিপ-ফ্লপ: * ফ্লিপ-ফ্লপ তৈরি করার উপাদানসমূহ: # ট্রানজিস্টার এর মাধ্যমে, যার প্রতিটি ফ্লিপ-ফ্লপের জন্য দুটি ট্রানজিস্টার প্রয়োজন। # লজিক গেট ব্যবহার করে, এতে NAND অথবা NOR গেইট ব্যবহ্রত হয়। # ফ্লিপ-ফ্লপকে মেমরি উপাদান হিসেবেই বেশি ব্যবহার করা হয়। # বাইনারি কাউন্টার বা গননাকারী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[বিষয়শ্রেণী:ফরম্যাটিং ও ফাংশন উইকিবই টেমপ্লেট PAGENAME এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবই টিউটোরিয়ালে স্বাগত। উইকিবই সম্মিলিত সহযোগিতায় লেখা একটি ইন্টারনেট বিশ্বকোষ, যাতে আপনিও অবদান রাখতে পারেন। একজন উইকিবই সম্পাদক হতে আপনার যেসব প্রাথমিক কলাকৌশল ও জ্ঞান থাকা দরকার, সেগুলো এই টিউটোরিয়াল পৃষ্ঠাগুলোতে বর্ণনা করা হয়েছে। এই টিউটোরিয়ালে উইকি সফট্ওয়্যারের কার্যকরী দিক, উইকিবইতে লেখার বিষয়বস্তু ও মেজাজ, উইকিবই সম্প্রদায়, ও গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালা সম্পর্কে আলোচনা থাকবে। মনে রাখবেন, এটি একটি টিউটোরিয়াল; সুনির্দিষ্ট নীতিমালা বা ব্যাপক ও বিস্তারিত কোন সহায়িকার স্থান এখানে নয়। যদি এই টিউটোরিয়ালে অন্তর্ভুক্ত কোন বিষয সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান, তবে টিউটোরিয়ালের সেই পৃষ্ঠার নীচেই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু সংক্রান্ত সংযোগসমূহের একটি তালিকা পাবেন, যেগুলোতে ক্লিক করলে আপনি ওই বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ-সমৃদ্ধ অন্যান্য উইকিপৃষ্ঠাগুলোতে যেতে পারবেন। আপনি পৃষ্ঠাগুলো ব্রাউজারের নতুন উইন্ডোতে খুলে রেখে টিউটোরিয়ালের পাশাপাশি পড়তে পারেন। এছাড়াও আপনার অনুশীলনের জন্য টিউটোরিয়ালের পৃষ্ঠাগুলোতে "খেলাঘর" পাতায় যাওয়ার সংযোগ দেয়া থাকবে। এসব পাতায় যত খুশি অনুশীলন করুন, আপনার কলাকৌশল পরখ করে দেখুন; কেউ কিছু মনে করবেনা। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবই একটি অনলাইনভিত্তিক উন্মুক্ত প্রকল্প। তাই এখানে বই পঠন ছাড়াও আপনি এখানে আপনার অবদান রাখতে পারেন। উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক | name উইকিবই অধিকারের আবেদন টুন রাইস ক্যাসেরল একটি সহজ, দ্রুত করা যায় এমন একটি রান্না, এমনকি এটা শিশুরাও তৈরি করতে পারে! * ৩/৪ কাপ (৬-আউন্স ১৮০ মিলিলিটার) পানি # ৪০০° ফারেনহাইট (২০০ সে) তাপমাত্রায় ওভেনে ২০ মিনিটের মত রাখুন। # বড় বাটিতে মিশ্র টুনা, ডাল এবং ভাত ভালোভাবে মেশাতে হবে। # অন্য বড় বাটিতে সিডার পনিরের স্যুপ এবং পানি মিশাতে হবে। # টুনা মিশ্র এর সাথে স্যুপ মিশ্র মেশাও। # এবার ঐটার মিশ্র সাথে চর্বি লাগানো ক্যাসেরোল মিশাতে হবে। # তারপর ৪০০°ফারেনহাইট (২০০সে) তাপমাত্রায় ওভেনে ২০ মিনিট রাখতে হবে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াতঃ ২০, রুকূঃ ১, মাক্কী আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ৩০ এবং আমার জান্নাতে প্রবেশ কর। হুই ১১ মিলিয়ন) চীনের সব এলাকাহ বাস করে। তারা মান্দারিন ভাষায় কথা বলে এবং জাতির দিক থেকে হান, কিন্তু এরা সুন্নি মুসলমান। তুজিয়া ৮ মিলিয়ন) মধ্য চীনের উইলিং পর্বতে বাস করে। তিব্বতীয় ৭ মিলয়ন) তিব্বতে বাস করে। পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হিমালয়ে বাস করে। চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদ অর্থাৎ কেন্দ্রীয় গণ-সরকার দেশের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক সংস্থা। রাষ্ট্রীয় পরিষদ চীনের জাতীয় গণ কংগ্রেস ও তার স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রনয়ন করা আইন ও গৃহিত প্রস্তাবগুলো কার্যকরী করে, জাতীয় গণ কংগ্রেস ও তার স্ট্যান্ডিং কমিটির অর্পিত দায়িত্ব পালন করে এবং তার কাছে কার্যবিবরণী দেয়। রাষ্ট্রীয় পরিষদের দায়িত্ব ও ক্ষমতার আওতার মধ্যে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার, প্রশাসনিক আইনবিধি প্রনয়নের আর সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ দেয়ার অধিকার আছে। রাষ্ট্রীয় পরিষদ প্রধানমন্ত্রী, উপপ্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রীয় কাউনসিলার, বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী, বিভিন্ন কমিটির চেয়ারম্যান, মহা নিরীক্ষক ও মহাসচিব নিয়ে গঠিত। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ওয়েন চিয়া পাও। বর্তমানে চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের অধীনে মোট ২৮টি মন্ত্রনালয় পর্যায়ের বিভাগ আছে, এগুলো হলোঃ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়, জাতীয় উন্নয়ন ও সংস্কার কমিশন, শিক্ষা মন্ত্রনালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়, প্রতিরক্ষা বিষয়ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যাগত শিল্প কমিশন, জাতীয় সংখ্যালঘু জাতি বিষয়ক কমিশন, গণ-নিরাপত্তা মন্ত্রনালয়, জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রনালয়, অভিশংসক বিভাগ, গণ-কল্যান মন্ত্রনালয়, অর্থ মন্ত্রনালয়, কর্মচারী ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয়, শ্রম ও সামাজিক নিশ্চয়তাবিধান মন্ত্রনালয়, রেল মন্ত্রনালয়, যানবাহন মন্ত্রনালয়, রাষ্ট্রীয় ভূমি সম্পদ মন্ত্রনালয়, পূর্ত মন্ত্রনালয়, তথ্য শিল্প মন্ত্রনালয়, জল প্রকল্প মন্ত্রনালয়, সংস্কৃতি মন্ত্রনালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়, কৃষি মন্ত্রনালয়, বানিজ্য মন্ত্রনালয়, জাতীয় লোকসংখ্যা ও পরিবার-পরিকল্পনা কমিশন, চীনা গন ব্যাংক ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর। চীনে কোন কোন খেলাধুলা খেলা হয় আয়াত: ২০০ রুকূ: ২০ শ্রেণী:মদীনা পরম করুনাময়, পরম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি ১৩২ আর তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহ ও রসূলের, যাতে তোমাদের উপর রহমত করা হয়। দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ পরিবর্তী তড়িৎ বর্তনী | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক | ব্যবহারকারী নাম আপনার ব্যবহারকারী নাম | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। বুলিয়ান বীজগণিতের ভিত্তি দাঁড়িয়ে আছে সেটের উপর বিভিন্ন অপারেশন ও এর সাথে জড়িত বিভিন্ন নিয়ম-নীতি নিয়ে। বুলিয়ান বীজগণিত ব্যবহার করে আমরা খুব সহজেই ইলেক্ট্রনিক বর্তনীর বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে পারি। এর বিভিন্ন অপারেশনের মধ্যে যেগুলো সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত হয় সেগুলো হল পূরক, বুলিয়ান যোগ ও বুলিয়ান গুণ। বুলিয়ান গুণ অপারেশনকে math>\cdotF(x,y x\overline{\rm y math> ফাংশনটি বুলিয়ান চলকের ক্রমজোড় গঠন করে যেখানে বুলিয়ান চলকের মান নির্ধারিত হয় সেট দ্বারা। তাহলে F ফাংশনটি একটি দ্বিঘাত বুলিয়ান ফাংশন। F এর মান নিচের সারণীতে দেওয়া হল। :এখানকার প্রায় সকল নিবন্ধই একজন নয়, বরং বিভিন্ন সম্পাদনাকারীরা একত্রে লিখেছেন। আপনি যদি কোনো নিবন্ধের উপরে ইতিহাস ট্যাবে ক্লিক করেন, তবে ঐ নিবন্ধের ইতিহাস পৃষ্ঠাটি খুলে যাবে, এবং সেখানে আপনি GNU Health এর সর্বশেষ স্থিতিশীল সংস্করণের জন্য নিম্নোক্ত প্রয়োজনাদি রয়েছেঃ # অপারেটিং সিস্টেমঃ GNU Health সব অপারেটিং সিস্টেম এর জন্য প্রযোজ্য হতে পারে। তবে উন্মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করাই উত্তম। পাইথন ২ এর পিপ ভার্শন। নিম্নোক্ত কোড দ্বারা নিশ্চিত হয়ে নিনঃ GNU/Linux কিংবা FreeBSD ভিত্তিক ওএস এর জন্য ইন্সটলেশন পদ্ধতি নিম্নোক্ত টেবিল-এ GNU Health ইন্সটল এর জন্য আপনার ওএস এর প্রয়োজনীয় প্রাক-সেটআপ-নির্দেশনা দেয়া আছে। এই নির্দেশনা ওএস এর উল্লেখিত ভার্শন এর জন্য যাচাই করা হয়েছে। বিভিন্য অপারেটিং সিস্টেম এর সম্পূর্ণ নতুন ইন্সটলেশন-এ এই নির্দেশনা যাচাই করা হয়েছে। এখানে যে নির্দেশনা দেয়া আছে তা নিম্নোক্ত ওএস এর জন্য প্রয়োগ করা হয়েছেঃ পরবর্তী ধাপে গ্নু হেলথ এর ইউজার একাউন্ট প্রস্তত করতে হবে। এখানে লক্ষনীয় যে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার সময় ইউজার একাউন্ট তৈরি করতে হয়। আপনি যদি ইন্সটলেশন এর সময় "gnuhealth" নামে একাউন্ট করে থাকেন, তাহলে আপনি এই ধাপটি বাদ দিতে পারেন। অন্যথায়, একাউন্ট প্রস্তত করে নিন। নিচের কমান্ডকে root ইউজার হিসেবে রান করুনঃ Note আপনার OS যদি "adduser" কমান্ড সাপোর্ট না করে তাহলে আপনি "useradd" কমান্ড ব্যবহার করতে পারেন। লক্ষনীয় আপনি এই ধাপটি বাদ দিতে পারেন যদি আপনি "FreeBSD" কিংবা "Arch Linux" এ ইন্সটল করে থাকেন। গ্নু হেলথ ইন্সটলেশন সাধারণত "trust" মেথড ব্যবহার করে থাকে। সুতরাং আপনাকে আগে postgreSQL এর কনফিগারেশন ফাইল যাচাই ও প্রয়োজন সাপেক্ষে সম্পাদন করে নিতে হবে। সাধারণত এই ফাইল এর অবস্থান নিম্নরূপঃ /etc/postgresql/9.x/main উক্ত কনফিগারেশন ফাইল এ একটি নিম্নরূপ লাইন পাওয়া যাবেঃ এখানে "trust" মেথড দেখান হয়েছে, তবে সব ওএস এ "trust" মেথড থাকেনা। গ্নু হেলথ ব্যবহার এর জন্য এই ফাইল টি সম্পাদনা করে "trust" মেথড সেট করতে হবে। বিশেষ করে নিম্নোক্ত লাইনটি, গ্নু হেলথ ডেটাবেজ তৈরি করার সময় কার্যকর কানেকশন স্থাপন করার জন্য প্রয়োজন। অন্যথায় ডেটাবেজ এর "Create" বাটন টি প্রদর্শন করবেনা। এই ফাইল সম্পাদনা করার পর অবশ্যই postgreSQL সার্ভার কে রিস্টার্ট করতে হবে। এই ফাইলটি কে ঠিকভাবে সেট করতে না পারলে ডেটাবেজ সাথে যোগাযোগ এর ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। অন্যান্য authentication methods ও ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে তার জন্য আলাদা ভাবে সেট করে নিতে হবে। সরলীকরণের জন্য এখানে "trust" মেথড টি দেখান হয়েছে। নিচের কমান্ড টি "root" ইউজার হিসেবে রান করুনঃ গ্নু হেলথ ডাউনলোড ও ইন্সটল করাঃ গ্নু হেলথ ইন্সটলার কে চালানো gnuhealth_setup প্রোগ্রাম টি চালনা করুনঃ নেটওয়ার্ক ডিভাইস এর জন্য JSON-RPC Protocol কে সক্রিয় করা ট্রাইটন গ্নু হেলথ সার্ভার সাধারণত localhost এর 8000 পোর্ট এর সাথে সংযোগ স্থাপন করে এবং অন্যান্য লোকাল ডিভাইস এর সাথে সংযোগ স্থাপন করেনা। আপনি [jsonrpc] অধ্যায়ে "listen" প্যারামিটার কে সম্পাদনা করে লোকাল ডিভাইস এর সাথে সংযোগ স্থাপন কে সক্রিয় করতে পারেন। নিম্নোক্ত লাইন সেট করে দিলে বিভিন্ন ডিভাইস এর সার্ভার এর সাথে সংযোগ সক্রিয় হবেঃ ট্রাইটন সার্ভার কে বুট করা নিচের কোড কে এক্সিকিউট করুনঃ নিচের লাইন এর মত তথ্য দেখতে পাবেন। দ্রষ্টব্য verbose" আর্গুমেন্ট টি আবশক নয়। এটি কনফিগারেশন প্যারামিটার দেখার জন্য ব্যবহার করা হয় ১ম পদ্ধতিঃ ক্লায়েন্ট এক্সিকিউট করুনঃ ২য় পদ্ধতিঃ ক্লায়েন্ট ইন্সটল করুনঃ (২য় কোড টি "root" হিসেবে ব্যবহার করুন) গ্নু হেলথে “Party” কয়েক প্রকারের হতে পারে। রোগী এক প্রকার "Party” যার নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্য রয়েছে- গ্নু হেলথে একই ব্যক্তি স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও রোগী হতে পারে। রোগীর বৈশিষ্ট্যে একটি "Party” তৈরি করা নতুন রোগীর তথ্য তৈরি কে করবে, তা সাধারণত স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আকার অনুযায়ী নির্ধারিত হয়ে থাকে। আমরা এখন তথ্য তৈরির বিভিন্ন পর্যায়ে যেতে পারি। এখানে উদাহরণ হিসেবে "অ্যানা বেজ" কে নেয়া যেতে পারে, যাতে আমরা পার্টি তৈরি করা ও একে রোগী হিসেবে চিহ্নিত করার ধাপগুলো দেখে নিতে পারি। দ্রষ্টব্য কোন ব্যক্তি প্রাথমিক ভাবে গ্নু হেলথে ব্যক্তি হিসেবেই অন্তর্ভুক্ত হয়। সে তৎক্ষণাৎ রোগী হিসেবে চিহ্নিত নাও হতে পারে, পরবর্তীকালে অন্য কোন সময় রোগী হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে আমরা যে অ্যানা বেজ কে নিয়েছিলাম, ধরে নেয়া যাক সে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সেবা কেন্দ্রে আসল। প্রথমে ফ্রন্ট ডেস্কের অফিসারের নিকট সে তার SSN বা NID কিংবা অন্য কোন ইউনিক পরিচয় দিবে। এই পর্যায়ে অ্যানা স্থানীয়ভাবে একজন রোগী হিসেবে চিহ্নিত হবে। Health → Patients → Patients এই মেনুতে আপনি সকল রোগীর তালিকা পাবেন। অর্থাৎ, যে সকল পার্টির “Patient Attribute” ও “Patient Record” দুটোই রয়েছে, তাদের তালিকা এই মেনুতে পাওয়া যাবে। তাছাড়া উপরের সার্চ বক্স থেকে নির্দিষ্ট তালিকা খুঁজে নিতে পারবেন। আপনি যেকোনো রেকর্ডে ডাবল ক্লিক করলে সেই রোগীর বিস্তারিত তথ্য Form View তে পাবেন। আর অনুমতি থাকলে আপনি রেকর্ড সম্পাদনা করতে পারবেন। নতুন রোগীর নথি তৈরি করা নতুন রোগীর নথি তৈরি করার জন্য New Record Icon এ ক্লিক করুন কিংবা টাইপ করুন Ctrl+N. এটি আপনাকে নতুন ফর্মে নিয়ে যাবে। এই ফর্মে প্রথম এবং আবশ্যক ক্ষেত্র হল রোগীকে পার্টি তে তৈরিকৃত নির্দিষ্ট ব্যক্তির সাথে লিঙ্ক করে দেয়া। লিঙ্ক করার সময় শুধু সে সকল পার্টি লিস্টে থাকবে, যার সাথে Patient Attribute মার্ক করা ছিল। পরিচয়পত্রের সাহায্যে কোন রোগীকে দ্রুত শনাক্ত করতে পারবেন। কোন কারণে রোগী সঠিক পরিচয় দিতে অক্ষম হলেও এই পরিচয়পত্র সহজেই তা বলে দিবে। পরিচয়পত্র প্রিন্ট করার জন্য নির্দিষ্ট রোগীর তথ্য ওপেন করে উপরের টুলবার থেকে Report বাটনে ক্লিক করুন এবং ID Cards বা ID Cards-QR নির্বাচন করুন। ODT ফরম্যাটের একটি ফাইল তৈরি হবে যা ওয়ার্ড প্রসেসিং অ্যাপ এর মাধ্যমে প্রিন্ট হবে। মুল পর্বে যাওয়ার আগে গ্নু হেলথে ব্যবহৃত কিছু পরিভাষা সম্পর্কে জেনে নেয়া প্রয়োজন। শুরুতে কিছুটা গোলমেলে মনে হলেও কিছুদিন চর্চার পর পরিভাষা সমূহ যৌক্তিক বলেই মনে হয়। শুরুতে জেনে রাখা ভাল যে গ্নু হেলথ ভিন্ন একটি সফটওয়্যার এর উপর ভিত্তি করে প্রস্তত করা হয়েছে। এটি মূলত ট্রাইটন (Tryton) সফটওয়্যার এর একটি এক্সটেনশন। ট্রাইটন হল একটি Enterprise Resource Planning বা ERP যেটি প্রায় সব ধরণের প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যবহার উপযোগী। এটি তৈরিতে Python প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি PostgreSQL ডেটাবেজে তথ্য সংরক্ষণ করে। গ্নু হেলথ এর কার্যপ্রণালী জানতে হলে নিম্নোক্ত ধারণা থাকা প্রয়োজনঃ Party (পক্ষ গ্নু হেলথ এ যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ করার জন্য পার্টি একটি একক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এতে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারেঃ Field (ফিল্ড ইনপুট দেয়ার জন্য মডেল এর যে ব্লকসমূহ থাকে, তাকে ফিল্ড বলে। View (ভিউ ভিউ হল স্ক্রিন এ মডেল কে উপস্থাপন করার পদ্ধতি। গ্নু হেলথ তথা ট্রাইটন এ ২ রকম ভিউ রয়েছে। Record (নথি একটি ডেটাবেজে প্রতিটি আলাদা তথ্যই নথি। যেমন- কোন রোগীর তথ্য ডেটাবেজের gnuhealth_patient টেবিলের একটি নথি স্বরূপ। Module (মডিউল নির্দিষ্ট কার্যকারিতা সম্পন্ন করার জন্য যে প্রোগ্রাম সমূহ ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাদের মডিউল বলে। Socioeconomics, Genetics এবং Surgery কিছু মডিউল এর উদাহরণ। মডিউল সমূহ ইন্সটল এবং আনইন্সটল করা যায়। তবে শুধু প্রয়োজনীয় মডিউল সমূহ ইন্সটল করাই উত্তম। Report (প্রতিবেদন প্রতিবেদন এর ডকুমেন্ট ODF বা PDF ফরম্যাট এ কিংবা সরাসরি প্রিন্টার এ প্রিন্ট করা যায়। Action নির্বাচিত (Selected) কোন নথি বা রেকর্ড এর প্রক্রিয়াকরণ কে Action বলে। এখন গ্নু হেলথ স্ক্রিন এর উপাদান গুলো শনাক্ত করা যেতে পারে। নিচের স্ক্রিনশট এ বিভন্ন উপাদান দেখানো হয়েছে: Main Menu বিভিন্ন অংশে যাওয়ার জন্য একটি মেনু রয়েছে। এটি থেকে Configuration, Patients, Financial ইত্যাদিতে সুইচ করা যায়। এটিকে হাইড বা গোপন করে রাখা যায় যদি স্ক্রিন এর সাইজ ছোট হয়। Tabs একাধিক রেকর্ড বা নথি একি সাথে চালু রাখা যায় ট্যাব এর মাধ্যমে। প্রতিটি নথি আলাদা ট্যাবে চালু হবে এবং শুধু ট্যাব পরিবর্তন করেই ভিন্ন রেকর্ড এ কাজ করা যায়। Record form এটিতেই মূলত তথ্য ইনপুট করা ও দেখা যায়। আবার একাধিক মেনু থাকলে সেগুলো ট্যাব আকারে বিন্যস্ত থাকে (Tabs within tab)। Status bar স্ক্রিন এর নিচের দিকে স্ট্যাটাস বার থাকে যাতে কিছু ফিল্ড থাকেঃ User name যে ব্যবহারকারীর অধিনে লগিন করা হয়েছে। Requests এটি ট্রাইটন এর একটি অভ্যন্তরীণ বার্তা বা মেসেজিং পদ্ধতি। কোন বার্তা আসলে তাৎক্ষণিক অবহিত করা হয়। এখন বহুল ব্যবহৃত ক্ষেত্র বা ফিল্ড গুলোর ব্যবহার জেনে নেয়া যাক। পূর্বের স্ক্রিনশট কে উদাহরণ হিসেবে আনা যেতে পারে। Text fields এই ফিল্ড গুলোতে অনেক তথ্য একত্রে ইনপুট করা যেতে পারে। এই ধরণের ফিল্ডে সাধারণত বড় আকারের বক্স ব্যবহৃত হয়। Patient Allergies and Critical Information লিখা বক্সটি একটি টেক্সট ফিল্ড। Character fields টেক্সট ফিল্ডের মত, তবে সীমিত আকারের বক্স। Date Fields এই ফিল্ডে একটি ক্যালেন্ডার দেখাবে যখন সিলেক্ট করা হবে, যেখানে দিন তারিখ নির্ধারণ করা যাবে। জন্মতারিখ এর ক্ষেত্রে এই ফিল্ড ব্যবহৃত হয়। DateTime Fields দিন তারিখের সাথে ঘড়ির সময়ও সিলেক্ট করার জন্য এই ফিল্ড ব্যবহৃত হয়। Integer fields এই ফিল্ডে শুধু সংখ্যা (০-৯) ইনপুট করা যায়। Float fields এই ফিল্ডে দশমিক সংখ্যা প্রবেশ করানো যায়। Function fields এই ফিল্ডে ইনপুট দেয়া যায়না, বরং অন্য ফিল্ডের ইনপুট গণনা করে এই ফিল্ড স্বয়ংক্রিয় ভাবে পূরণ হয়। উদাহরণস্বরূপঃ Age ফিল্ড একটি Read-Only ফিল্ড, অর্থাৎ এতে ইনপুট দেয়া যায়না। তবে জন্মতারিখ এর ইনপুট অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় ভাবে বয়স গণনা করে এতে যোগ হয়ে যায়। Selection fields এই ফিল্ডে একাধিক অপশন থেকে একটিকে সিলেক্ট করতে হবে। Relational fields এই ফিল্ড সংশ্লিষ্ট একটি মডেল থেকে তথ্য সংগ্রহ করে। এটির দ্বারা একি ID তে নতুন তথ্য বা নথি যোগ করা যেতে পারে, প্রতিলিপি তৈরি না করে। সাক্ষাত বা এপয়েন্টমেন্ট ফর্মে নিচের তথ্যাবলী সংরক্ষণ করা যায়ঃ হেল্‌থের মেইন মেনু থেকে এপইন্টমেন্ট অংশে যেতে পারবেন। এখানে সিস্টেমে সংরক্ষিত সকল সাক্ষাতের তালিকা পাওয়া যাবে। Free tab: এই ট্যাবে নতুন এপয়েন্টমেন্টের জন্য সময় দেখা যাবে। Confirmed tab: এই ট্যাবে পূর্বেকৃত সাক্ষাতের তালিকা থাকবে। এই অংশে সিস্টেমে সংরক্ষিত সকল সাক্ষাৎ আপনি ক্যালেন্ডার আকারে দেখতে পাবেন। এই উপঅধ্যায়ে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমায় কোন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সকল সাক্ষাৎ দেখতে পাবেন। কোন নিদিষ্ট রোগীর সকল সাক্ষাতের তালিকা কোন নির্দিষ্ট রোগীর সাক্ষাৎ এর ইতিহাস দেখতে হলে আপনাকে রোগীর রেকর্ড থেকে শুরু করতে হবে। নির্দিষ্ট রোগীর রেকর্ডে গিয়ে Relate অপশনে গিয়ে Appointment ক্লিক করুন। হেল্‌থ মেনু থেকে আপনি Hospitalization মেনু পাবেন। এখানে আপনি রোগীর হাসপাতালে ভর্তি সংক্রান্ত যেকোনো বিষয় সম্পাদনা করতে পারবেন। হাসপাতালে ভর্তির নতুন রেকর্ড তৈরির সময় বিভিন্ন ট্যাব থাকে, যা আপনাকে আরও তথ্য জমা করতে সাহায্য করবেঃ Administrative Data রোগীর ভর্তির ক্ষেত্রে সকল প্রশাসনিক তথ্য এই অধ্যায়ে জমা হবে। Nutrition এই অধ্যায়ের তথ্য রোগীকে সঠিক খাদ্য সরবরাহে সাহায্য করবে। Medication রোগীর চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল তথ্য এই অধ্যায়ে থাকবে। Care Plan রোগীর সেবা ও রোগীকে খারিজ করা সংক্রান্ত তথ্য আপনাকে এখানে জমা করতে হবে। গ্নু হেল্‌থের অন্যতম মুল উপাদান হল পেশাগত স্বাস্থ্যকর্মী বা Health Professional। Appointment, patient evaluation, surgeries, lab tests ইত্যাদি ক্ষেত্রে পেশাগত স্বাস্থ্যকর্মীর প্রয়োজন হয়। একারণেই গ্নু হেল্‌থ ব্যবহারের পূর্বেই পেশাগত স্বাস্থ্যকর্মী সেট করে নিতে হবে। পেশাগত স্বাস্থ্যকর্মী মূলত একটি সাধারণ নাম, এতে চিকিৎসক, নার্স, বায়োকেমিস্ট, সাইকলজিস্ট, কিংবা স্বাস্থ্য সেবার সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য পেশাও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। হেল্‌থ প্রোফেশনাল তৈরি এবং সম্পাদনা করা প্রথমে Health মেনু থেকে Health Professional মেনুতে ক্লিক করুন। এখন Health Professional কে সংজ্ঞায়িত করার জন্য নিম্নে বর্ণিত বিষয়গুলি প্রয়োজন- # সংশ্লিষ্ট পার্টি নির্বাচন করা বা তৈরি করা। # অভ্যন্তরীণ কোন ইউজার একাউন্ট এর সাথে লিঙ্ক করা। # স্বাস্থ্যকর্মী যে সকল বিষয়ে বিশেষজ্ঞ তার তালিকা নির্ণয় করা। # প্রধানত যে বিষয়ে পারদর্শী তা সেট করা। হেল্‌থ প্রোফেসনাল হিসেবে চিহ্নিত পার্টি পেশাগত স্বাস্থ্যকর্মী একপ্রকার পার্টি, যার নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই পার্টির ধারণা আমাদেরকে একই ব্যক্তিকে স্বাস্থ্যকর্মী ও রোগী হিসেবে চিহ্নিত করার সুযোগ করে দেয়। আপনি যখন Health Professional ফর্ম থেকে কোন পার্টি তৈরি করতে যাবেন, তখন Party এবং Health Professional বৈশিষ্ট্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে মার্ক করা থাকবে। এই পর্যায়ে আপনাকে অন্যান্য তথ্য একিভাবে পূরণ করতে হবে। কোন স্বতন্ত্র ব্যক্তিকে যখন Health Professional হিসেবে মার্ক করা হয়, তখন তাকে অভ্যন্তরীণ কোন User এর সাথে লিঙ্ক করে দিতে হয়। অভ্যন্তরীণ ব্যবহারকারী বা Internal User গ্নু হেল্‌থে লগইন করতে পারে, এবং ডকুমেন্টে ডিজিটাল স্বাক্ষর দেয়া ও বিভিন্ন পদক্ষেপ কে যাচাই করতে পারে। তথ্য প্রবেশ হয়ে গেলে Ctrl+S দিয়ে পার্টি রেকর্ডকে সেভ করুন। একজন স্বাস্থ্যকর্মীর একাধিক ক্ষেত্রে পারদর্শিতা থাকতে পারে। কোন নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যকর্মী যে সকল বিষয়ে বিশেষজ্ঞ, তা আপনি ওই স্বাস্থ্যকর্মীর নির্দিষ্ট পেজে যোগ করতে পারবেন। যোগ কওরা হয়ে গেলে Ctrl+S দিয়ে সেভ করুন। সবশেষে এই স্বাস্থ্যকর্মীর অবশিষ্ট তথ্য যোগ করুনঃ যদিও এই তথ্যগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রয়োজন নয়, কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এবং সিস্টেমে থাকা উচিত। প্রতিটি স্বাস্থ্যকর্মীর তথ্য অবশ্যই পূরণ করে রাখা উচিত, যা পরবর্তীকালে কাজে লাগে। যেমন, কোন ডাক্তার এর প্রধান পারদর্শিতা অনুযায়ী রোগীদের সাক্ষাত নির্ধারিত কওরা হয়ে থাকে। গ্নু হেল্‌থের কোর মডিউল এ টিকার কার্যকারিতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে বিভিন্ন দেশের বাৎসরিক টিকার সময়সূচী, টিকার প্রক্রিয়া, টিকার নথি ও প্রতিবেদন জমা রাখার সুযোগ রয়েছে। গ্নু হেলথ এ ভ্যাকসিন “Medicament” মডেল এর একটি অংশ, যেগুলোয় ভ্যাক্সিন বৈশিষ্ট্য দেয়া। গ্নু হেলথ এ ডিফল্ট হিসেবে ভ্যাক্সিনের যে তালিকা দেয়া আছে, তা মূলত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর প্রয়োজনীয় ঔষধের তালিকা থেকে নেয়া, কিন্তু আপনি চাইলে আপনার মত করে সেট করে নিতে পারবেন। টিকার তালিকা তৈরি হয়ে গেলে আপনি টিকার সময়সূচী ঠিক করতে পারবেন। প্রতিটি সময়সুচীতে নিচের ফিল্ড গুলো থাকবেঃ Code এটি সময়সূচীর একটি অনন্য পরিচায়ক। Country এই সময়সূচী যে দেশের জন্য প্রযোজ্য তার নাম। Year এই সময়সূচী যে বছরের জন্য প্রযোজ্য। Active এই ফিল্ড নির্দেশ করে যে, এখনও এই সময়সূচী কার্যকর কিনা। Vaccines ব্যবহৃত সকল টিকার তালিকা এবং প্রধান বৈশিষ্ট্যাবলী এই অংশে থাকবে। এর বিস্তারিত বিবরণ পরবর্তীকালে আসবে। Remarks টিকার সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য। Age ব্যক্তির বয়স (যখন প্রযোজ্য) নিচের মেনু আপনাকে টিকার নথি ও টিকার প্রক্রিয়াতে নিয়ে যাবেঃ বিভিন্ন তথ্য নিবন্ধনের জন্য টিকার ফর্মে যে অংশ রয়েছে তা নিম্নরূপঃ Header এতে রোগী ও টিকার নাম লিখা থাকে। Stock information টিকার স্টক বা মজুদ। গ্নু হেল্‌থে টিকার লেবেলের ছবি দেয়ার সুবিধাও রয়েছে। লেবেল থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এতে কিছু তথ্য থাকে যা পরবর্তীকালে কাজে লাগে। দয়া করে এটি অন্তর্ভুক্ত করে রাখুন যদি সম্ভব হয়। কোন নির্দিষ্ট রোগীর টিকাদানের প্রতিবেদন দেখার জন্য নিচের মেনুতে ক্লিক করুনঃ Stock management এর দ্বারা টিকার মজুদ নজরদারিতে রাখা যায়। পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে if notready এবং এটি বর্তমানে ব্যবহারের উপযোগী নয় । এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। if placedby ns:0 বিষয়শ্রেণী:উইকিবই বইয়ের কাজ চলছে]] একজন ব্যক্তি হচ্ছেন গ্নু হেল্‌থের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট। সমাজের প্রত্যেকেই একজন অপরজন থেকে আলাদা, কিন্তু প্রত্যেকেই কোন পরিবারের সদস্য, প্রত্যেকেই একটি সমাজের অংশ। প্রত্যেক আলাদা ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য থাকা গ্নু হেল্‌থের কার্যকারিতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও এই ধারনাকে সাধারণ মনে করে উপেক্ষা করা হয়। প্রাথমিক ধাপসমূহে পার্টি কিছু বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। গ্নু হেল্‌থে প্রতিটি আলাদা সত্তাই একেকটি পার্টি। যেমন, রোগী, ডাক্তার, ফার্মেসি, হাসপাতাল ইত্যাদি। পার্টির বিশেষত্ব দ্বারা রোগী থেকে ডাক্তার অথবা স্বাস্থ্য কেন্দ্র আলাদা করা যায়। পার্টির এই ধারনাটি অত্যন্ত সহজ, তারপরও এর বহুমুখী ব্যবহার রয়েছে। এই পর্যায়ে গ্নু হেল্‌থের পরিভাষা গুলোকে পুনরায় দেখে নেয়া ভাল। গ্নু হেল্‌থে আপনার প্রথম পার্টি তৈরি করা আপনি সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত সকল পার্টির একটি Tree View দেখতে পাবেন। এখানে স্ক্রিনশটে তিনটি পার্টি হাইলাইট করা। এই তিনজনই পার্টি, কিন্তু Attribute দ্বারা বুঝা যায় যে Ana Betz একজন রোগী, Cameron Cordara একজন ডাক্তার এবং GNU Solidario Hospital একটি প্রতিষ্ঠান। আর অবশ্যই এই মডেলের অধীনে একজন ডাক্তারকে একজন রোগী হিসেবেও চিহ্নিত করা যায়। কারণ হাজার হলেও তারা তো মানুষ নতুন রেকর্ড তৈরি করার জন্য নতুন রেকর্ডের আইকনে ক্লিক করুন কিংবা Ctrl+N চাপুন। নতুন পার্টি তৈরি করার একটি ফর্ম আপানার সামনে চলে আসবে। সাধারণত Administrator, Front Desk এবং Social Worker একাউন্ট দ্বারাই পার্টি রেকর্ড সম্পাদনা করা হয়ে থাকে। এখানে আমরা Ana Betz কে উদাহরণ হিসেবে কেন্দ্রবিন্দুতে রাখব। চলুন শুরু করা যাকঃ Name এটি একটি প্রয়োজনীয় ফিল্ড। প্রয়োজনীয় ফিল্ড গুলোতে অবশ্যই ডেটা ইনপুট করতে হবে, অন্যথায় রেকর্ড সেভ করা যাবেনা। Lastname এতে NID এর সাথে মিল রেখে শেষ নাম টাইপ করতে হবে। বিভন্ন দেশে এর ব্যবহার বিভিন্ন রকম। Alias কোন ব্যক্তির ডাকনাম (যদি থেকে থাকে)। বিস্ময়কর হলেও সত্য, পৃথিবীর অনেক দেশেই কোন ব্যক্তির পরিচয়ের জন্য ডাকনামকেই বেশি ব্যবহার করা হয়, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তারা আসল নাম জানেনা। একারণে রেকর্ডে ডাকনাম সেভ করে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। Party Attributes এই পর্যায়ে শুধু Person চেকবক্সে চেক করে রাখুন, অন্য কোন বক্স মার্ক করবেন না। রোগীর অন্যান্য তথ্য প্রবেশ করানর আগে আপনার রেকর্ডটি সেভ করে নিন। রেকর্ড সেভ করে রাখা গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত যখন কোন দীর্ঘ রেকর্ড প্রবেশ করানোর প্রয়োজন হয়। সেভ করার জন্য সেভ আইকনে ক্লিক করুন কিংবা Ctrl+S চাপুন। এই অধ্যায়ে যে তথ্য গুলো দেয়া হয়, তা ব্যক্তিগত এবং সামাজিক উভয় পর্যায়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর্মী এবং কর্তৃপক্ষ এই অধ্যায় থেকে মূল্যবান তথ্যগুলো স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কার্যক্রমে কাজে লাগাতে পারে। এখানে আপনি যে তথ্য গুলো প্রবেশ করাতে পারবেন তা হলঃ NID, জন্ম তারিখ, লিঙ্গ, নাগরিকত্ব, পেশা, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং বৈবাহিক অবস্থা। এই ফিল্ড গুলোতে সাধারণত অতিরিক্ত তথ্যের প্রয়োজন হয়না। অন্যান্য মডেল এবং মডিউল সমূহে এই তথ্যগুলো কাজে লাগে। আমরা এখানে কিছু ফিল্ডে নিম্নের পরামর্শ কাজে লাগাতে পারিঃ * Alternative IDs যখন আপনি এই বক্সে চেক করবেন, তখন এই ব্যক্তির জন্য নতুন আইডি ব্যবহার করা যাবে। যেমনঃ পাসপোর্ট, SSNs ইত্যাদি। কোন ব্যক্তির একাধিক আইডি থাকতেই পারে, সম্ভব হলে সকল আইডি নিবন্ধন করে রাখা ভাল। কারণ তখন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করা সহজ হবে, যদিও সে অন্য কোন দেশে বসবাস করে। সুবিধার জন্য ডিফল্ট ভাবে Alternate ID অন করা থাকে না। * Unidentified যদি ব্যক্তির কোন আইডি না থাকে, তাহলে এই বক্সে চেক করুন। এরূপ কেস থাকতে পারে যখন ব্যক্তিকে কোন দুর্ঘটনা থেকে হাসপাতালে নেয়া হয়। পরবর্তীকালে পরিচয় জানা গেলে এই বক্সটি আনচেক করে দিন এবং আইডি প্রবেশ করান। * Domiciliary Unit এই ফিল্ডে ব্যক্তি যেখানে বসবাস করে, তার ঠিকানা থাকবে। এখানে খেয়াল রাখতে হবে, ব্যক্তির আত্মীয়ের ঠিকানার সাথে এটি যেন গুলিয়ে না যায়। আত্মীয়ের ঠিকানা সম্পর্কে পরবর্তীকালে বিস্তারিত আসবে। General নামে যে ট্যাব আছে, সেটাতে ক্লিক করুন। এতে ব্যক্তির সাথে যোগাযোগের জন্য বিভিন্ন তথ্য থাকতে পারে। ঠিকানার বক্সে ব্যক্তির ঠিকানা কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা দেয়া যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, Ana Betz এর ক্ষেত্রে আমরা Caro Forte এর ঠিকানা দিয়েছি, যিনি Ana Betz এর কারাতে শিক্ষক, সাথে তার কেনপ কারাতে স্কুল এর ঠিকানাও রয়েছে। যেহেতু এই যোগাযোগের ঠিকানা একজন ব্যক্তির, আপনি তার শিক্ষক সম্পর্কেও তথ্য পেতে পারেন রিসোর্স থেকে। অন্যান্য যোগাযোগ পদ্ধতিও এই অংশে রয়েছে, যেমন ইমেইল কিংবা ফোন নাম্বার। যখন রোগীকে ডাক্তার দেখানোর সাথে সাথে হাসপাতালেও ভর্তি হতে হয়, তখন তার সম্পর্কে আরও বেশি তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন হয়। এই তথ্য গুলো গ্নু হেলথের Hospitalization অংশে জমা হয়। কোন রোগী যদি দ্বিতীয়বার ভর্তি হয়, তবে দ্বিতীয়বারের জন্য আলাদা নথি/রেকর্ড তৈরি করতে হবে। যদি কোন রোগী আবাসিক হিসেবে ভর্তি হয়, তার জন্য গ্নু হেলথে দুটো আলাদা রেকর্ডের প্রয়োজন হয়, একটি Patients রেকর্ড ও আরেকটি Hospitalizations রেকর্ড। উভয় রেকর্ডের সাথে পার্টি এর লিঙ্ক করা আবশ্যক। Administrative Data ট্যাবে আপনি নিম্নক্ত তথ্য জমা করে রাখতে পারেনঃ Patient বিদ্যমান কোন রোগীর রেকর্ডের সাথে লিঙ্ক করা। (আবশ্যক) Hospital Bed হাসপাতালের শয্যার সাথে লিঙ্ক করে। (আবশ্যক)। বিস্তারিত তথ্যের জন্য Assigning a Bed অংশ দেখুন। দুইভাবে শয্যার সাথে লিঙ্ক করা যায়ঃ * যদি আপনি শয্যার আইডি পূর্বেই জেনে থাকেন, তাহলে আপনি শুধু আইডিটা প্রবেশ করাবেন, সাথে সাথে সিস্টেম আপনাকে সেই আইডির সাথে যে আইডির মিল রয়েছে তা দেখাবে। আপনি সেখান থেকে সঠিকটা সিলেক্ট করবেন। * আপনি যদি আইডি না জানেন, তাহলে আপনাকে খালি শয্যা গুলো আগে দেখে নিতে হবে। এখানে সকল শয্যার তালিকা পাবেন। এখানে শয্যা খালি থাকলে free, কিংবা খালি না থাকলে reserved বা occupied দেখাবে। শয্যা নির্ধারিত হয়ে গেলে সিস্টেম আপনাকে ভর্তি নিশ্চিত করার অপশন দিবে। Confirm এ ক্লিক করুন, কোন ভুল না হয়ে থাকলে রেকর্ড confirm হয়ে যাবে। এখানে যেনে রাখা দরকার যে যখন আপনি শয্যা সিলেক্ট করেছেন, তখন শয্যার অবস্থা free থেকে reserved হবে। Confirm এ ক্লিক করে ভর্তি নিশ্চিত করলে নির্ধারিত শয্যা occupied হয়ে যাবে। ''Nutrition ট্যাবে আপনি রোগীর খাদ্যাভ্যাস এবং খাদ্য সংযমের সকল তথ্য পাবেনঃ Belief কিছু ধর্মে খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে কিছু বিধি নিষেধ আছে। যেমন, মুসলিম ও ইহুদিদের জন্য শুকরের গোস্ত খাওয়া নিষেধ। একারণে রোগীর ধর্ম অন্তর্ভুক্ত করে রাখা ভাল। এই ফিল্ডে চাইলে নতুন তথ্যও যোগ করা যায়। ''Belief বা ধর্মের রেকর্ডে নিচের তথ্যগুলো থাকেঃ Code স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ব্যবহারযোগ্য নির্দিষ্ট কোন কোড ''Therapeutic Diet বা চিকিৎসাগত খাদ্যাভ্যাসে নিচের তথ্যগুলো রাখা যায়ঃ এই ট্যাবে রোগীর হাসপাতালে অবস্থানকালীন বিভিন্ন ঔষধ বা চিকিৎসার তালিকা থাকবে। এই তালিকার প্রতিটি রেকর্ড একেকটি Inpatient Medication, যাতে নিচের তথ্য সমূহ থাকবেঃ ''Care Plan ট্যাবে শুধু দুটি টেক্সট ফিল্ড আছে, যাতে নার্সিং পরিকল্পনা ও রোগীকে ডিসচার্জের পরিকল্পনা সেভ করে রাখা যায়। গ্নু হেল্‌থে কোন রোগীর বিস্তারিত তথ্য থেকে চিকিৎসক তার মূল্যায়ন করতে পারবেন। এই মূল্যায়ন পূর্বের কোন এপয়েন্টমেন্টের সাথে লিঙ্ক করে দেয়া যাবে, কিংবা নতুন কোন রেকর্ড তৈরি করা যাবে। কোন নির্দিষ্ট রোগীর ফর্ম ওপেন করলে আপনি Relate বাটন ক্লিক করে তার Evaluation history তে যেতে পারবেন। এখান থেকে রোগীর সকল তথ্যের প্রতিবেদন প্রিন্ট করা যাবে, যা রোগীর সামগ্রিক অবস্থা জানার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মূল্যায়নের সময় ডাক্তার বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ট্যাবে যেতে পারবেন, যা তাকে মূল্যায়নের জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে সাহায্য করবে। উদ্দেশ্য হল যতটুকু সম্ভব রোগীর তথ্য সংগ্রহ করা, যাতে চিকিৎসক রোগীর সম্পর্কে আরও ভালভাবে জানতে পারে এবং রোগ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা দিতে পারে। এই ট্যাবে আমরা রোগীর মূল্যায়নকে বিদ্যমান আগের কোন এপয়েন্টমেন্ট বা সাক্ষাতের সাথে লিঙ্ক করে দিতে পারি, কিংবা নতুন একটি রেকর্ড যোগ করতে পারি।। এই ট্যাবে ডাক্তার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সমূহ সংগ্রহ করবে যেমন- বিভিন্ন লক্ষণ, উপসর্গ, শরীরের তাপমাত্রা, প্রেশার ইত্যাদি। সবশেষে চিকিৎসক রোগ নির্ণয় করে এর বিস্তারিত তথ্য এবং চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করবেন। কোন নির্দিষ্ট আইপি ঠিকানা বা ব্যবহারকারীর লেখার অধিকারে বাধা দিতে নিচের ফর্মটি ব্যবহার করুন। এটি কেবলমাত্র ধ্বংসপ্রবণতা প্রতিরোধে ও MediaWiki:Policy-url নীতিমালা মেনে সম্পাদন করা উচিত। নিচে একটি নির্দিষ্ট কারণ উল্লেখ করুন (উদাহরণস্বরূপ, যেসব পাতায় ধ্বংসপ্রবণ সম্পাদনা করা হয়েছে, সেগুলি উল্লেখ করতে পারেন)। বাধাদানের সময় একটি তথ্যমূলক কারণ উল্লেখ করুন। উপযুক্ত শব্দচয়নে বাধাদানের কারণটি পেশাদারী রচনাশৈলীতে হওয়া উচিত। এটা মনে রাখুন যে, আপনার দেওয়া বাধাদানের কারণ ও বার্তাটি যখন বাধাপ্রাপ্ত একাউন্ট বা আইপি থেকে সম্পাদনার চেষ্ঠা করা হবে তখন প্রদর্শিত হবে। * কোন বট একাউন্ট বাধাদানের সময় অবশ্যই স্বয়ংক্রিয় বাধাদান নিষ্ক্রিয় করতে হবে যাবে বট পরচিালনাকারী সম্পাদনা করতে পারেন। এই ব্যবহারকারীর ব্যবহার করা সর্বশেষ আইপি ঠিকানা, এবং পরবর্তী যেসব আইপি ঠিকানা থেকে সম্পাদনার চেষ্টা করা হবে, সেগুলিকেও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাধা দেয়া হোক। থেকে টিকচিহ্ন উঠিয়ে দিন। সাধারণ অধিকাংশ আইপি ঠিকানা কয়েকদিনের বেশি বাধাদান করা উচিত নয় কারণ এটির প্রভাব নির্দোষ কোন সম্পাদকের উপর পড়তে পারে। শুধুমাত্র কিছু বিরল ঘটনায় আইপি ঠিকানা অসীম মেয়াদের জন্য বাধাদান করা হয়ে থাকে। কোন ব্যক্তি একই সাথে একাধিক পরিবারের সদস্য থাকতে পারে। নিচের পরিস্থিতি বিবেচনা করুনঃ * তাদের ডিভোর্সের পর Peter, Lucia Martinez কে বিয়ে করল, এবং তাদের আরেকটি সন্তান হল। ফ্যামিলি মডেলকে শুধু একটি পরিবারের জন্য ব্যবহার করাই উত্তম, কারণ একাধিক পরিবার একত্রে রাখলে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হতে পারে। তবে একাধিক পরিবার বা কোন পরিবারের পরবর্তী প্রজন্ম একত্রে রাখতে চাইলে রাখা যাবে। গ্নু হেল্‌থে পরিবার তৈরি করতে গেলে প্রথমে আপনাকে একটি ইউনিক বা অনন্য নাম দিতে হবে। গ্নু হেল্‌থের ডেমো ডেটাবেজে স্বামী-স্ত্রীর শেষ নাম নিয়ে পরিবারের নাম তৈরি করা হয়েছে। (যেমন- Zenon-Betz পরিবার) কখনও যদি একাধিক পরিবারের একই শেষ নাম থাকে, তাহলে কিছুটা সমস্যা হতে পারে। এক্ষেত্রে প্রথম নাম সাথে ব্যবহার করে একটি থেকে আরেকটিকে আলাদা করা যেতে পারে। (যেমন Zenon-Betz, John Ana") পরিবারের নামের নিচে পরিবারের সদস্যদের তালিকা থাকে। তালিকার প্রতিটি নামে নিচের ফিল্ডগুলো থাকেঃ Party রেকর্ডের নির্দিষ্ট ব্যক্তির সাথে লিঙ্ক করা। (যে পার্টির নামের সাথে Person সিলেক্ট করা আছে) Role পরিবারে এই ব্যক্তির রোল কি তা এই ঘরে বসবে। (মাতা, ছেলে ইত্যাদি) এই ফিল্ডটি একটি সাধারণ টেক্সট ফিল্ড, যেখানে পূর্বে সেট করা কোন রোল দেয়া নেই। কাজেই মেনুয়ালি তথ্য দিতে হবে। Health → Demographics → Family Members এই মেনুতে আপনি পরিবারের সকল সদস্যদের একটি তালিকা পাবেন। এই লিস্ট এডিট করা যায়না, কিন্তু এতে পরিবার, ব্যক্তির নাম কিংবা রোল দিয়ে নির্দিষ্ট কোন সদস্যকে খুঁজে বের করা যায়। গ্নু হেল্‌থ স্বাস্থ্যসেবায় সমতা ও স্বাধীনতা ব্যবহারকারী আলাপ 1 আলাপ • বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষাগার বিশ্লেষণের (Laboratory Analysis) অনুরোধ, তৈরি এবং মূল্যায়নের জন্য গ্নু হেল্‌থের ল্যাবরেটরি মডিউল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। Laboratory Information Management System বা LIMS এর ক্ষেত্রে গ্নু হেল্‌থের কার্যকারিতা অনেকটাই সহজলভ্য। আপনি ল্যাবরেটরির পরীক্ষাকে কোন রোগীর সাথে লিঙ্ক করে দিতে পারবেন। নতুন কোন ল্যাব টেস্ট তৈরির অনুরোধ করার জন্য দুইটি পদ্ধতি রয়েছেঃ # কোন রোগীর ফর্ম থেকে Relate বাটনে ক্লিক করলে Request Lab Test অপশন পাওয়া যাবে। অতঃপর উভয়ক্ষেত্রেই নতুন একটি ডায়ালগ খুলবে যাতে আপনি নিচের তথ্যাবলি দিতে পারবেনঃ Date পরীক্ষার অনুরোধের সময় এবং তারিখ। (ডিফল্ট হিসেবে বর্তমান সময় সিলেক্ট হবে) Urgent এটি একটি চেকবক্স, যাতে আর্জেন্ট রোগীর ক্ষেত্রে মার্ক করতে হবে। Doctor যে ডাক্তার বা স্বাস্থ্যকর্মী এই টেস্টের জন্য অনুরোধ করছেন। Tests সম্পন্ন করার জন্য এক বা একাধিক টেস্ট গ্নু হেল্‌থের ল্যাবরেটরি মডিউল আপনাকে একটি তালিকা থেকে টেস্টের প্রকার সিলেক্ট করার সুবিধা দিবে। সাথে আপনি তাদের বিশ্লেষণ, স্বাভাবিক মান ইত্যাদি বসাতে পারবেন। ল্যাবরেটরি টেস্টের জন্য নতুন কোন রিকোয়েস্ট আছে কিনা তা দেখার জন্য এবং কোন টেস্টের রিপোর্ট তৈরি করার জন্য ল্যাবরেটরি স্টাফ সদস্য মেইন মেনু থেকে এই মেনুতে যাবেনঃ Health → Laboratory → Lab Test Requests। ল্যাব টেস্টের জন্য যত রিকোয়েস্ট আছে, তার সকল তথ্যসহ তালিকা এই ট্যাবে পাওয়া যাবে। অন্যান্য কলামের সাথে State নামে একটি কলাম আছে, যা নির্দেশ করে কোন নির্দিষ্ট রিকোয়েস্ট কি Draft নাকি Ordered. যখনই ল্যাবরেটরির কোন স্টাফ Action বাটন থেকে Create Lab Test এ সিলেক্ট করে কোন ল্যাব টেস্ট তৈরি করে, তখন উক্ত টেস্টের অবস্থা Draft থেকে Ordered এ পরিবর্তিত হবে। ল্যাব টেস্টের ফলাফল সেভ করা একটি ল্যাবরেটরি টেস্ট রেকর্ডে নির্দিষ্ট ল্যাব টেস্টের সকল নির্ণায়কের (Criteria) মান এবং সাথে অতিরিক্ত কিছু তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। গ্নু হেল্‌থে ল্যাব টেস্টের ফলাফলে দুইভাবে যাওয়া যায়ঃ # রোগীর তালিকা থেকে কোন রোগীকে সিলেক্ট করে Relate বাটনে ক্লিক করে Lab Reports সিলেক্ট করুন। ল্যাব টেস্ট রেজাল্টের ফর্মে বিভন্ন উপাদান রয়েছেঃ Main Info ট্যাবের উপরের অংশে রোগীর পরিচয় এবং টেস্টের কিছু তথ্য দেয়া থাকে। এর বেশিরভাগই ল্যাব টেস্টের রিকোয়েস্ট থেকে নেয়া। সাথে নতুন দুটি ফিল্ড থাকেঃ এই ট্যাবের নিচের অংশে ল্যাব টেস্ট নির্ণায়কের (Lab Test Criteria) টেবিল থাকে। এই টেবিলে প্রতিটি নির্ণায়কের জন্য নিচের তথ্যগুলো দেয়া যাবেঃ দ্রষ্টব্যঃ আপনি যদি পূর্ব থেকেই কোন রোগীর বিশেষ অবস্থা জানেন যা কোন নির্দিষ্ট নির্ণায়কের মান কে Warning হিসেবে দেখাবে, তাহলে Excluded বক্সে চেক করে রাখুন। তাহলে পরবর্তীকালে কোন চিকিৎসকের জন্য রোগীর সাধারণ ও প্রকৃত অবস্থা জানা সহজ হবে। Extra Info ট্যাবে টেস্টের ফলাফল এবং রোগীর রোগ নির্ণয়ের ব্যাপারে সংক্ষেপে কিছু বর্ণনা দেয়া যেতে পারে। ল্যাবরেটরি টেস্ট রেজাল্টের প্রিন্ট বিন্যাসকে ল্যাবরেটরি রিপোর্ট বলা হয়। ল্যাবরেটরি রিপোর্ট প্রিভিউ এবং প্রিন্ট করার জন্য ল্যাব টেস্ট রেজাল্টের ফর্মে থাকাবস্থায় Report এ ক্লিক করে Lab Report সিলেক্ট করুন। কোন ব্যতিক্রমী ফলাফল (যেমন- নিম্নসীমার নিচে বা ঊর্ধ্বসীমার উপরে) থাকলে তা লাল রঙের ফন্টে প্রিন্ট হবে। বিদ্যমান ল্যাবরেটরি টেস্ট গুলোকে কনফিগার করতে চাইলে, বা নতুন টেস্ট যোগ করতে চাইলে আপনাকে Health → Configuration → Laboratory মেনুতে যেতে হবে। এখানে আপনি দুটি অপশন পাবেনঃ বিভিন্ন ধরনের টেস্ট (ও তাদের Criteria) তৈরি, সম্পাদনা ও ডিলেট করতে পারবেন এবং আপনি পরীক্ষায় ব্যবহৃত ইউনিট সমূহ সুবিধামত কনফিগার করে নিতে পারবেন। Health → Configuration → Laboratory → Lab Test Units মেনুতে গেলে আপনি সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত সকল ইউনিটের তালিকা পাবেন। ইউনিট কনফিগার করা সহজ, কারণ কনফিগার করার মত মাত্র দুটি ফিল্ড রয়েছেঃ Code বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি হুবহু ইউনিটের মতই) Health → Configuration → Laboratory → Lab Test মেনুতে ডাবল ক্লিক করলে আপনি একটি তালিকা পাবেন, যাতে সিস্টেমে সংজ্ঞায়িত সকলপ্রকার টেস্ট থাকবে। টেস্টের একটি প্রকার প্রতিটি আলাদা টেস্টের জন্য টেম্পলেটের কাজ করে। প্রতিটি টেস্ট প্রকারে Criteria এর তালিকা থাকে, এবং প্রতিটি Criterion এর স্ট্যান্ডার্ড মান দেয়া থাকে। আর টেস্টের প্রকারগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট প্রোডাক্টের লিঙ্ক দেয়া থাকে, যাতে টেস্টের খরচ সঠিকভাবে হিসাব করা যায়। টেস্টের প্রকার থেকে একটিতে ডাবল ক্লিক করলে ফর্ম ওপেন হবে। এখানে Main Info ট্যাবে দুটি ফিল্ড আছেঃ Test টেস্টের পূর্ণ নাম (সাধারণত inইংরেজি বড়হাতে লিখা থাকে) Sequence Criteria সমূহকে বিন্যস্ত করার জন্য ক্রমিক নাম্বার Lower Limit সর্বনিম্ন যে মানকে স্বাভাবিক হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং যে মানের নিচে গেলে তাকে অস্বাভাবিক পর্যায় বলে বিবেচনা করা হয়। Upper Limit সর্বোচ্চ যে মানকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয় এবং যার উপরের মানকে অস্বাভাবিক বা সংকটপূর্ণ মনে করা হয়। (Lower Limit এবং Upper Limit এর বাইরের মান রিপোর্ট তৈরির সময় লাল রঙয়ের ফন্টে প্রিন্ট হয়) Reference এটি একটি টেক্সট ফিল্ড যেখানে কোন Criteria এর ফলাফল সম্পর্কে কিছু তথ্য যোগ করা যায়। Units ল্যাব টেস্টের ফলাফলের মান গুলো যে ইউনিটে প্রকাশ করা হয় তা এই কলামে থাকে। সবার নিচে যে সার্ভিস ফিল্ড রয়েছে, তা টেস্ট গুলোকে সংশ্লিষ্ট প্রোডাক্টের সাথে লিঙ্ক করে দেয়। আর প্রোডাক্ট এর অংশে প্রতিটি প্রোডাক্টের নির্ধারিত মূল্য দেয়া থাকে। কাজেই প্রতিটি টেস্টের সাথে প্রয়োজনীয় প্রোডাক্টের লিঙ্ক করে দিলে সহজেই মূল্য নির্ধারণ করা যায়। এই ট্যাবে Description নামে একটি টেক্সট ফিল্ড থাকে। যেকোনো টেস্টের কোন অতিরিক্ত তথ্য থাকলে তা এই বক্সে যোগ করে রাখা যায়। কোনো পৃষ্ঠাকে কোনোরকম ক্ষতি থেকে রক্ষা করা ও ভবিষ্যতে তা এ ধরনের সমস্যা এড়িয়ে চলার জন্য বাধাদান পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। অর্ধ-সুরক্ষিত দ্বারা শুধুমাত্র অনিবন্ধিত ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত ও ব্যবহারকারীরা, যাদের অ্যাকাউন্টের মেয়াদ চার দিনের কম, তাঁরা সম্পাদনা করতে পারবেন না। পাতা তৈরি সুরক্ষিত দ্বারা কোনো পাতা পুনরায় তৈরি করাকে সুরক্ষিত করা হয়। সাধারণত পাতা অপসারণের প্রস্তাবনায় কোনো পাতা অপসারণের পক্ষে রায় হলে, পরবর্তীতে ঐ পাতা পুনরায় তৈরি হওয়া ঠেকাতে এই সুরক্ষা ব্যবহৃত হয়। আপলোড সুরক্ষা দ্বারা কোনো আপলোডকৃত মিডিয়া ফাইল পুনরায় সম্পাদনা বা অনুলেপনকারী আপলোডকে বাধা দেওয়া হয়। সকল অনুরোধ উইকিবই:পাতা সুরক্ষার অনুরোধ পাতায় করতে হবে। বিষবস্তু সংঘাতে যদি কোনো প্রশাসক জড়িয়ে পড়েন, তবে তাঁর নিজেই পাতা সুরক্ষিত বা অসুরক্ষিত করা উচিত নয়। সম্পূর্ণ সুরক্ষা প্রয়োগ করা উইকিপিডিয়ার আচরণের বিরূদ্ধে। একটি বড় সময়ের জন্য সম্পূর্ণ সুরক্ষা প্রযোজ্য হয় হাতেগোণা কিছু ক্ষেত্রে, যখন যখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট কোনো পাতায় বারংবার ধারাবাহিকভাবে ধ্বংসপ্রবণ সম্পাদনা চালাতে থাকে। বারংবার ধ্বংসপ্রবণতার সম্ভাবনা আছে, বা অনেকবার প্রদর্শিত একটি নিবন্ধের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতের ধ্বংসপ্রবণতা এড়াতে খুব কমই সম্পূর্ণ সুরক্ষা প্রযোজ্য হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেখানে অর্ধ-সুরক্ষা প্রযোজ্য হয়। : উইকিবই:সুরক্ষার আবেদন সতর্কতার সাথে করুন]] মেইন মেনু থেকে Health → Prescriptions মেনুতে গেলে ব‌্যবস্থাপত্রের তালিকা পাওয়া যাবে। তবে যেহেতু অধিকাংশ ক্ষেত্রে শুধু নির্দিষ্ট রোগীর ব্যবস্থাপত্রের প্রয়োজন হয়, তাই সহজ উপায় হল রোগীর রেকর্ড থেকে Relate বাটনে ক্লিক করে Prescription সিলেক্ট করা। প্রতিটি Prescription রেকর্ডে কিছু সাধারণ তথ্য জমা থাকেঃ Patient সংশ্লিষ্ট রোগির লিংক (আবশ্যক) Prescribed by সংশ্লিষ্ট পেশাগত স্বাস্থকর্মীর লিংক Pharmacy সংশ্লিষ্ট ফার্মেসির লিংক (এখানে ফার্মেসি হল পার্টির ওই রেকর্ড যার সাথে ফার্মেসি Attribute সেট করা আছে) Indication রোগের তথ্য সম্পর্কিত লিঙ্ক Form কোন প্রকারের ঔষধ তা নির্দেশ করে। Administration Route আরেক ধরনের ঔষধের প্রকারের লিঙ্ক Start ঔষধ সেবন শুরুর তারিখ ও সময় End ঔষধ সেবন বন্ধের তারিখ ও সময় Dose Unit সিস্টেমে বিদ্যমান কোন ডোজ ইউনিট সিলেক্ট করতে পারেন, কিংবা নতুন কোন ইউনিট যোগ করতে পারেন দ্রষ্টব্যঃ List View তে Prescription Line এর তথ্য গুলো সম্পূর্ণরূপে দেখা যায়না। সব গুলো ফিল্ডে একসাথে দেখার জন্য ও সম্পাদনা করার জন্য আপনাকে Form Viewতে যেতে হবে। গ্নু হেল্‌থে আপনি একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কোন রোগীর সকল সার্জারির প্রক্রিয়া জমা করা রাখতে পারবেন। এটি সার্জারির প্রকারভেদের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) ICD-10 কোডিং সিস্টেম (ICD-10 Procedure Coding System বা ICD-10 PCS) ব্যবহার করে। কোন নির্দিষ্ট রোগীর সার্জারি দেখা বা সম্পাদনা করার জন্য রোগীর ফর্ম থেকে নিচে অবস্থিত সার্জারি ট্যাবে যান। সেখানে আপনি উক্ত রোগীর যত সার্জারি হয়েছে তার তালিকা দেখতে পাবেন। এখানে List View তে আপনি নিচের তথ্যগুলো পাবেনঃ সার্জারির পূর্ণ রেকর্ড দেখার জন্য তালিকা থেকে যেকোনো একটি এন্ট্রিতে ক্লিক করুন। এতে আপনার সামনে সার্জারি ফর্ম চলে আসবে। এই তালিকার কলাম গুলো রোগীর ফর্মে সার্জারির যে কলাম থাকে তার মতই। আর এখানেও কোন সার্জারির বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনাকে তালিকার যেকোনো রেকর্ডে ডাবল ক্লিক করতে হবে এবং এতে সার্জারির ফর্ম চলে আসবে। প্রতিটি সার্জারির ক্ষেত্রে আপনি নিচের তথ্যগুলো জমা করতে পারবেনঃ Patient রোগীর রেকর্ডের সাথে লিঙ্ক করা। Age সার্জারি কালীন রোগীর বয়স, যা জন্ম তারিখ এবং সার্জারির তারিখ থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গণনা হয়ে যাবে। Base Condition নির্দিষ্ট রোগের রেকর্ডের সাথে লিঙ্ক করে দিতে হবে। Surgeon যে স্বাস্থ্যকর্মী অপারেশনের দায়িত্বে ছিলেন তার লিঙ্ক। Anesthesist যে স্বাস্থ্যকর্মী অজ্ঞানকরনের দায়িত্বে ছিলেন তার লিঙ্ক। ASA PS প্রয়োজনীয় একটিকে সিলেক্ট করুনঃ “PS1: স্বাভাবিক সুস্থ রোগী” “PS2: হালকা সংক্রামক রোগ” “PS3: তীব্র সংক্রামক রোগ” “PS4: তীব্র সংক্রামক রোগ যা আশংকাজনক” “PS5: মৃতপ্রায় রোগী যার অপারেশান ছাড়া বেচে থাকার আশা নেই” “PS6: যে রোগীকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে এবং যার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দানের জন্য নিয়ে নেয়া হয়েছে। Risk of Massive Bleeding উচ্চ রক্তক্ষরণের সম্ভাবনা থাকলে চেক করুন Produres অধ্যায়ঃ স্ক্রিনশটে আমরা যেরূপ দেখতে পাচ্ছি, গ্নু হেল্‌থে Procedures এর লম্বা তালিকা দেয়া আছে। এই তালিকা থেকে সঠিকটি সহজেই খুঁজে বের করার জন্য একটি সার্চবক্স দেয়া আছে যাতে Code অথবা Long Text যেকোনোটি সার্চ করলে আপনাকে এটি সদৃশ ফলাফল দেখাবে। State সার্জারির রেকর্ড যতক্ষণ সাইন না করা হবে, সার্জারির রেকর্ড “In Progress” হিসেবে থাকবে। সাইন বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে এর অবস্থা In Progress থেকে Done হয়ে যাবে। Signed by রেকর্ড সাইন হওয়ার সাথে সাথে যে স্বাস্থ্যকর্মী এটি সাইন করেছে তার নাম যেখানে সাইন বাটন ছিল সেখানে দেখাবে। এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে গ্নু হেল্‌থ স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্কোর (0 6) এবং RCRI Class (I IV) তৈরি করবে। গ্নু হেল্‌থ সহ প্রায় সব ডেটাবেজে দুটি ক্যাটাগরির ডেটা থাকেঃ কিছু ডেটা স্থায়িভাবে তৈরি ও হালনাগাদ হয়, আবার কিছু ডেটা সিস্টেমে প্রবেশ করানোর পর মোটামুটি অপরিবর্তিত থাকে। উদাহরণস্বরূপঃ কোন এক হাসপাতালে একেকটি কর্মদিবসে অনেক নতুন রোগী, মূল্যায়ন, প্রেসক্রিপশন এবং হাসপাতালে ভর্তির রেকর্ড গ্নু হেল্‌থে জমা হতে থাকে। অন্যদিকে স্বাস্থ্যকর্মীর সদস্য, ফার্মেসির ঔষধপত্র, মেডিকেলের কার্যপ্রণালী, হাসপাতালের বিভিন্ন প্রকার কক্ষ ইত্যাদি সচরাচর পরিবর্তন হয়না। দ্বিতীয় প্রকারের ডেটা Health → Configuration অধ্যায়ে একত্রিত করে রাখা। এই অধ্যায় সম্পর্কে এখানে আলোকপাত করা হবে। কনফিগারেশনের বিভিন্ন বিষয় গুলো সহজেই আয়ত্ত করা যায়, তাই এখানে খুব বেশি বিস্তারিত বলা হবেনা। কিন্তু আপনি কিছু পৃষ্ঠার লিঙ্ক পেতে পারেন, যেখানে কনফিগারেশনের ডেটা ব্যবহার করা হয়। * Health → Configuration অধ্যায়ের অধীনে যে মেনু গুলো আছে, তা আপনার সিস্টেমে ইন্সটলকৃত মডিউল এর উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। এই অধ্যায়ে সকল মডিউল ইন্সটল থাকাকালীন কনফিগারেশন এর মেনু গুলো বর্ণনা করা হবে। * সিস্টেমের এডমিনের জন্য বিশেষ আরও কনফিগারেশন গ্নু হেল্‌থে রয়েছে, কিন্তু সেগুলো এখানে আনা হয়নি, কারণ তারা Health → Configuration অধ্যায়ের অংশ নয়। ল্যাবরেটরি উপঅধ্যায়ে আপনি ল্যাব টেস্টের প্রকারভেদ ঠিক করতে পারবেন, অর্থাৎ আপনার ল্যাবরেটরিতে যে সকল প্রকারের টেস্ট করা যায়, তার তথ্যসহ তালিকা আপনি এখানে রাখবেন। তাছাড়া আপনি ল্যাব টেস্টের ইউনিট সমূহ এখানে জমা করে রাখতে পারবেন এবং প্রয়োজন সাপেক্ষে পরিবর্তন করতে পারবেন। প্রতিষ্ঠান উপঅধ্যায়ে আপনি প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো এবং সম্পদের বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবেন। এতে নিচের তথ্যগুলো থাকতে পারেঃ পেশাগত স্বাস্থ্যকর্মী উপঅধ্যায়ে আপনি প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মীর হিসাব রাখতে পারবেন। Health Professioal রেকর্ডে সাধারণত পেশাগত যোগ্যতার তথ্য থাকে, আর ব্যক্তির তথ্য মূলত পার্টির রেকর্ডে থাকে। Health Professioal রেকর্ডে নিচের তথ্যগুলো থাকেঃ Health Professional Health Professional: এখানে একটি পার্টি রেকর্ডের সাথে লিঙ্ক করা থাকে, যাতে Health Professional সেট করা আছে। আপনি বিদ্যমান কোন রেকর্ড সিলেক্ট করতে পারেন কিংবা নতুন কোন রেকর্ড তৈরি করতে পারেন। Specialities স্বাস্থ্যকর্মী যে সকল বিষয়ে বিশেষজ্ঞ তার তালিকা। আপনি বদ্দমান বিশিষ্টতা সিলেক্ট করতে পারবেন। Institution একটি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের রেকর্ডে লিঙ্ক করা। Main Specialty নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যকর্মী প্রধান যে বিষয়ে পারদর্শী তার লিঙ্ক। PUID এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পার্টি রেকর্ড থেকে পূরণ হয়ে যাবে। দ্রষ্টব্যঃ গ্নু হেল্‌থে একজন স্বাস্থ্যকর্মী সাধারণত একসাথে একটি প্রতিষ্ঠানেই কাজ করতে পারে। আপনি যদি কোন স্বাস্থ্যকর্মীর দ্বিতীয় কোন রেকর্ড তৈরি করতে যান, তাহলে error মেসেজ পাবেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান গ্নু হেল্‌থে একটি প্রধান ভুমিকা পালন করে। গ্নু হেল্‌থ ইন্সটলেশনের পর সর্বপ্রথম স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান তৈরি করে নিতে হয়। স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান তৈরি ও হালনাগাদ করা স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য এই মেনুতে যানঃ Health → Institutions একটি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা ও সরঞ্জামাদি ও উপকরণ থাকতে পারে, যেমন-বিল্ডিং, ওয়ার্ড, অপারেশন কক্ষ, শয্যা অথবা ইউনিট। প্রতিষ্ঠানের সুযোগ-সুবিধাগুলো দেখার জন্য সর্বোত্তম পদ্ধতি হল Institutions ফর্ম থেকে Relate বাটনে ক্লিক করে পছন্দের একটি সিলেক্ট করা, যেমনটি স্ক্রিনশটে দেখানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের ফর্ম থেকে Relate বাটন ব্যবহার করার আরেকটি সুবিধা হল এতে শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের তথ্য দেখা যাবে, এবং সেই প্রতিষ্ঠানের তথ্যই সম্পাদনা করা যাবে। এতে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশেই কমে যায়। একটি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের সর্বপ্রথম মৌলিক উপকরণ হল শয্যা। প্রতিটি শয্যার জন্য একেকটি রেকর্ড তৈরি করা ধারণক্ষমতার পরিকল্পনার জন্য অথবা কোন রোগীর অবস্থান জানার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি শয্যা একটি ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। গ্নু হেল্‌থে শয্যার রেকর্ডগুলো এই মেনুতে পাওয়া যাবেঃ Health → Configuration → Institutions → Beds প্রতিটি শয্যার রেকর্ডের জন্য অনুরূপ একটি Product Variant রেকর্ড এবং একটি Product রেকর্ড লাগবে, যা শয্যার বিভাগ এবং মূল্য নির্ধারণ করবে। দ্রষ্টব্যঃ আপনি যদি Tryton ফ্রেমওয়ার্কের সাথে পরিচিত না হন, তাহলে এই সম্পর্কে আরও তথ্য পাবেন পণ্য এবং সেবার পরিচালনা বিভাগে। কিন্তু আপনি যদি বিস্তারিত ব্যপারে না গিয়ে শুধু কিছু শয্যা কনফিগার করতে চান, তাহলে এই টিউটোরিয়াল পরতে থাকুন। GNU Health/Products and Services Management|"Products and Services Management গ্নু হেল্‌থে শয্যা কনফিগার করতে হয় তিনটি ধাপের মাধ্যমেঃ 1. 1. শয্যার প্রতিটি ক্যাটাগরির জন্য একটি একটি প্রোডাক্ট রেকর্ড তৈরি করুন, এবং এতে রোগীকে শয্যা বাবদ যে মূল্য পরিশোধ করতে হবে তা নির্ধারিত করে দিন। উদাহরণঃ 2. 2. আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি শয্যার জন্য একটি Product variant রেকর্ড তৈরি করুন এবং এর Bed চেকবক্সে চেক করুন। প্রতিটি Variant এর সাথে পরিচায়ক হিসেবে একটি কোড থাকবে। এই কোডের ক্ষেত্রে আপনি প্রয়োজন ও পছন্দমত নাম্বার ও অক্ষরের সাহায্যে নিজস্ব কোড ব্যবহার করতে পারেন। উদাহরণঃ 3. 3. প্রতিটি শয্যার জন্য একটি শয্যার রেকর্ড তৈরি করুন এবং এই রেকর্ডকে সংশ্লিষ্ট Product Variant রেকর্ডের সাথে লিঙ্ক করে দিন। Bed Record এ শয্যার কিছু অতিরিক্ত তথ্য থাকে, যেমন এর অবস্থা কি free, reserved নাকি occupied। এই ধাপটি বাদ দিলে আপনি Hospitalization এর সময় Bed Assign করতে পারবেননা। ভবনের জন্য শুধু নাম ও কোড জমা রাখার সুযোগ রয়েছে। এর চেয়ে বেশি তথ্য রাখার সুবিধা এখনো গ্নু হেল্‌থে নেই। ভবনের রেকর্ড তৈরি ও সম্পাদনা সহজ। একটি বিষয় বিশেষভাবে লক্ষ রাখতে হবে, একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি ভবনের নাম ও কোড আলাদা হতে হবে। প্রতিটি ওয়ার্ড একটি ভবন ও একটি ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত। ওয়ার্ডস কনফিগার করাও সহজ, তবে ওয়ার্ডসের ফর্মে ওয়ার্ডস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া যায়ঃ Name ওয়ার্ডের নাম আবশ্যক এবং একটি প্রতিষ্ঠানের ভিতর অনন্য হতে হবে। Building বিদ্যমান কোন ভবনের সাথে লিঙ্ক করে দিন কিংবা নতুন ভবনের রেকর্ড তৈরি করুন Floor Number ভবনের কোন তলা তা নির্দেশ করবে। Unit বিদ্যমান কোন ইউনিটের সাথে লিঙ্ক করে দিন কিংবা নতুন কোন ইউনিট তৈরি করুন। Number of beds এই ফিল্ডটি শুধু তথ্যের জন্য। এখানে কিন্তু আপনার প্রতিষ্ঠানের মোট শয্যা সংখ্যা নির্দেশ করেনা। ওয়ার্ডসে আপনি আরও কিছু বিশেষ ফিচার পাবেনঃ অপারেশন কক্ষের কনফিগারেশনও সহজ। একটি অনন্য নাম দিতে হবে যা প্রতিষ্ঠানের অন্য কোথাও নেই। অপারেশন কক্ষকে কোন ভবন বা ইউনিটের সাথে লিঙ্ক করাটা ঐচ্ছিক। Extra Info ফিল্ডে অতিরিক্ত কিছু তথ্য যোগ করা জেতে পারে। ইউনিটের জন্য শুধু নাম ও কোড জমা রাখার সুযোগ রয়েছে। এর চেয়ে বেশি তথ্য রাখার সুবিধা এখনো গ্নু হেল্‌থে নেই। ইউনিটের কনফিগারেশন সহজ। শুধু খেয়াল রাখতে হবে যে ইউনিটের নাম এবং কোড যেন প্রতিষ্ঠানের অন্য কোন ইউনিটের সাথে মিলে না যায়। ট্রাইটনে পার্টির মত প্রোডাক্টও একটি মৌলিক ধারণার অন্তর্ভুক্ত। কোন পণ্যের ব্যবহার গ্নু হেল্‌থে নিতে চাইলে আগে সেই পণ্যকে গ্নু হেল্‌থে অন্তর্ভুক্ত করে কনফিগার করে নিতে হবে। তিন প্রকারের পণ্য গ্নু হেল্‌থে আছেঃ পণ্যের ফর্ম ভিউতে যে ট্যাব এবং ফিল্ডগুলো দেখাবে, তা এই প্রকারের উপর ভিত্তি করে। প্রতিটি পণ্যকে একটি ক্যাটাগরিতে ফেলা যাবে, এবং এর এক বা একাধিক ভিন্নতা থাকতে পারে। হাসপাতালের চালান তৈরির জন্য পণ্য হল মুল বিষয়। কাজেই খরচ নির্ধারণের জন্য প্রতিটি পণ্যের একটি তালিকা মূল্য, একটি ক্রয় মূল্য এবং পরিমাপের ইউনিট থাকা প্রয়োজন। পণ্যের ফর্মের নিচের অংশে কিছু চেকবক্স আছে যাতে পণ্যের প্রকার নির্দিষ্ট করে দেয়া যায়ঃ নতুন ঔষধ পণ্য অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি জ্ঞাতব্যঃ গ্নু হেল্‌থের ঔষধজাতীয় পণ্যগুলো অবশ্যই আগে ট্রাইটনের Product অংশে অন্তর্ভুক্ত করে নিতে হবে। এরপর তা গ্নু হেল্‌থের Medicament এ আমদানি করা যাবে। # প্রতিটি পণ্য আলাদা আলাদা অন্তর্ভুক্ত করা যাবে কিংবা অনেকগুলো পণ্য CSV ফাইলের মাধ্যমে লোড করা যাবে। # ঔষধের ডোজ বা মাত্রার ইউনিটের জন্য কিছু ডিফল্ট ভ্যালু আগেই তৈরি করে নিতে হবে। (tablet, capsule, mL, vial ইত্যাদি) # পণ্যের রেকর্ড তৈরির সময় Consumable, Medicament এবং Purchasable এই তিনটি বক্সে সর্বদা টিক দিবেন। # Purchasable বক্সে টিক দেয়ার পর Supplier নামে একটি নতুন ট্যাব আসবে। এখানে কোন নির্দিষ্ট পণ্যের সরবরাহকারীদের তথ্য রাখা যাবে। প্রাথমিক সেটআপ হয়ে গেলে আপনি গ্নু হেল্‌থের মডিউলে Health/Configuration/Medicaments অংশে ঔষধজাতীয় পণ্যের রেকর্ড তৈরি কিংবা আমদানি করতে পারবেন। যে পণ্য আমদানি করবেন, তার নামের কিছু অক্ষর টাইপ করুন, এটি আপনাকে সদৃশ ফলাফল দেখাবে। পণ্যের সাথে ফার্মাকোলজিকাল ক্যাটেগরি যোগ করুন, পূর্বে উল্লেখিত ঔষধের ক্যাটেগরি হবে Antibacterials। প্রয়োজন সাপেক্ষে Pregnancy ট্যাবের Pregnancy Warning বক্সে চেক করে রাখুন। এতে নির্দিষ্ট বয়সের কোন মহিলা রোগীর প্রেসক্রিপশন তৈরির সময় সতর্ক বার্তা দিবে। একরকম পণ্য সমূহ একত্রে রাখার জন্য ক্যাটেগরি ব্যবহৃত হয়। ক্যাটেগরি তৈরি, সম্পাদনা অথবা ডিলিট করতে চাইলে এই মেনুতে যানঃ Product → Categories গ্নু হেল্‌থের ক্যাটেগরির নমুনা হতে পারে এরূপঃ একটি নির্দিষ্ট ক্যাটেগরির সকল প্রোডাক্ট/পণ্য দেখার জন্য ক্যাটেগরির লিস্ট ভিউয়ে যান, এরপর পছন্দমত যেকোনো একটি ক্যাটেগরিতে ডাবল ক্লিক করুন। ২য় ধাপ: চালান তৈরি করা আবাসিক ইউনিট মানুষের বসবাসের স্থান নির্দেশ করে। It is composed of intra (domiciliary) and extra (peridomiciliary) spaces। আবাসিক ইউনিট হল এমন একটি জায়গা যেখানে এক বা একাধিক মানুষ নিয়মিত বসবাস করে। আবাসিক ইউনিটকে নিম্নক্ত তথ্য দ্বারা বর্ণনা করা যেতে পারেঃ Code বাসস্থলের অনন্য পরিচায়ক। এই ফিল্ডটি পূরণ করতে হবে। OSM Map URL OpenStreetMap এর URL স্বয়ংক্রিয় ভাবে তৈরি হবে অক্ষাংশ ও দ্রঘিমাংশের সাহায্যে। অক্ষাংশ ও দ্রঘিমাংশ দেয়া না থাকলে ঠিকানা থেকে URL তৈরি হবে। General Conditions জীবন যাপনের অবস্থার সংক্ষিপ্ত চিত্র। এই ফিল্ডটি সবসময় পূরণ করে রাখা দরকার। কারণ এই তথ্য স্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। Type of Dwelling একক বাড়ি, এপার্টমেন্ট কিংবা শহরের বাড়ি। Infrastructure বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানযোগ্য পানি, ড্রেন ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য। Operational Sector স্বাস্থ্য বিভাগের যে এলাকার আওতায় এই আবাস্থল পরে। এই তথ্য বিভিন্ন কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ যেমন জরুরি এম্বুলেন্স এর ক্ষেত্রে। Members নির্দিষ্ট আবাসিক ইউনিটের সকল বাসিন্দাদের তালিকা এখানে থাকবে। এই বাসিন্দারা একই পরিবারের সদস্য নাও হতে পারে, কিন্তু তারা একই ইউনিটে বসবাস করে। পূর্বের অধ্যায়সমহে বর্ণিত হয়েছে যে, গ্নু হেল্‌থ বিভিন্ন প্রকার মডিউলের দ্বারা গঠিত যা আপনার স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নির্দিষ্ট কার্যকারিতা প্রদান করে। গ্নু হেল্‌থের মুলে রয়েছে হেল্‌থ মডিউল। এই মডিউলে কোর মডেলসমূহ এবং ক্লাস সমূহ রয়েছে। অন্যান্য মডিউলসমূহ এই মডিউল এর শাখা প্রশাখার মত, এই মডিউলের মডেল সমূহকেই গ্রহণ করে। এটি পাবলিক হেল্‌থের গুরুত্বপূর্ণ ব্লকসমূহকে রেখেই modularity এবং scalability প্রদান করে। কোর মডিউলে যে সকল মডেল পাওয়া যায় তা নিম্নরূপঃ এছাড়াও কোর মডিউলে আরও অনেক মডেল আছে, কিন্তু এই তালিকা আপনাকে একটি ধারণা দিবে। আপনি যদি প্রোগ্রামার না হন, তাহলে গ্নু হেল্‌থের অভ্যন্তরীণ কার্যপদ্ধতি নিয়ে আপনার তেমন কিছু জানার নেই। উদাহরণস্বরূপ- আপনি যদি pediatrics এর মডিউল health_pediatrics ইন্সটল করতে চান, তাহলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোর “health” মডিউল ইন্সটল করবে, কারণ এটি health মডিউলের উপর নির্ভরশীল। এখানে আমরা অন্যান্য মডিউলের আগে কোর মডিউলের কার্যকারিতা বর্ণনা করব। আমরা যদি জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ভাল হতে চাই, প্রথমে আমদেরকে আমাদের জনগণ সম্পর্কে যানতে হবে। যেমনটি আমই বলি রোগীকে জানার আগে মানুষকে জানতে হবে''। যখনই সম্ভব হয়, স্বাস্থ্য কেন্দ্র একটি আদমশুমারি করবে, সাথে তাদের আবাসস্থল এবং আবাস্থলের অবস্থা সম্পর্কেও তালিকা করবে। কমপক্ষে যে এলাকা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের দায়িত্বের ভিতরে আছে, সেই এলাকা যাতে পুরাপুরি শুমারিতে চলে আসে। কার্যকারিতা ও বাস্তবায়নের দৃষ্টিকোণ থেকে কোর মডিউলের যে বিষয় গুল আছে, তাকে আকে মূল্যায়ন করা উচিত। এই সকল তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়া আমাদের স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সাথে সমাজের সম্পর্ক তৈরি করবে। পরবর্তী অধ্যায়ে আমরা দেখব কিভাবে আবাসিক ইউনিট সেটআপ করতে হয়, এর বাসিন্দাদের অন্তর্ভুক্ত করতে হয়, এবং ইউনিটের Operational Area এবং Operational Center। যখন রোগীর সকল তথ্য আপনার কাছে উপস্থিত, আপনি তখন তার তথ্যে নতুন কোন বৈশিষ্ট্য জগ করতে পারবেন যদি সে আপনার অফিসে আসে। আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন যে, কোন একজন রোগীর চিকিৎসার আগে, কিংবা কোন রোগীকে দেখার আগে অনেক বিষয় রয়ে গেছে যা করা জনস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে বাংলা উইকিবইয়ে NUMBERINGROUP:checkuser জন ব্যবহারকারী পরীক্ষক রয়েছেন। ব্যবহারকারী পরীক্ষক অধিকারটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর হওয়ায় বাংলাসহ পুরো উইকিমিডিয়া প্রকল্পসমূহে শুধুমাত্র অধিক বিশ্বস্ত কিছু সংখ্যক ব্যবহারকারীর এই অধিকারটি ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে। এই সরঞ্জামটির প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল, সক পাপেট্টি বা একের অধিক একাউন্টের অপব্যবহার প্রতিরোধ করা। তবে সম্প্রদায়ের নীতিমালা লঙ্ঘন না করে (উদাহরণস্বরুপ, কোন কিছু প্রভাবিত করতে একের অধিক ভোট প্রদান, কোন বিতর্কে একের অধিক একাউন্ট ব্যবহার করে আলোচনা প্রভাবিত করার চেষ্ঠা, ইত্যাদি) কিছু কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে যদিও একের অধিক একাউন্ট ব্যবহার করা যায়। ব্যবহারকারী পরীক্ষকগণ কারিগরিভাবে যা করতে পারেন: * একজন ব্যবহারকারী কোন আইপি ঠিকানা থেকে সম্পাদনা করেছেন বা লগইন করেছেন বা উইকিমিডিয়া প্রকল্পে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করেছেন তা নির্ণয় করতে পারেন। * একটি নির্দিষ্ট আইপি ঠিকানা থেকে করা সম্পাদনা, পাসওয়ার্ড পরিবর্তন ও লগ একশন নির্ণয় করতে পারেন (ব্যবহারকারী লগ-ইন অবস্থায় থাকলেও)। * কোন নির্দিষ্ট ব্যবহারকারী মিডিয়াউইকির ইমেইল করুন ব্যবহার করে অন্য ব্যবহারকারীকে ইমেইল পাঠালেও তা নির্ণয় করা যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে এই সরঞ্জামটি ব্যবহার করা যাবে বাংলা উইকিপিবইয়ে যে যে ক্ষেত্রে এই সরঞ্জামটি ব্যবহার করা যাবে; * অসৎ উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহারের পক্ষে কোন বৈধ যুক্তি থাকলে; * অবশ্যই আবেদনের ভিত্তিতে সরঞ্জামটি ব্যবহার করতে হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে এই সরঞ্জামটি ব্যবহার করা যাবে না বাংলা উইকিবইয়ে যে যে ক্ষেত্রে এই সরঞ্জামটি ব্যবহার করা যাবে না, * রাজনৈতিক বা সামাজিক নিয়ন্ত্রণ প্রয়োগ; * কোন ব্যবহারকারীর উপর চাপ সৃষ্টি করতে; * কোন বিতর্ক নিরসনে কোন ব্যবহারকারীকে হুমকি; কিভাবে এই অধিকারের জন্য আবেদন করবেন এই অধিকারের আবেদন করতে নিচের পাতাতে যান: বাংলা উইকিবইয়ে় নিম্নোক্ত ব্যবহারকারীগণের এই অধিকারটি রয়েছে, en mw:Extension:CheckUser কিভাবে ব্যবহারকারী পরীক্ষক সরঞ্জামটি কাজ করে ;আবেদনের পূর্বে অবশ্যই মনে রাখুন: * যেহেতু এই সরঞ্জামের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে এই দলের ব্যবহারকারীরাই অ্যাকশন নিবেন সেহেতু আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলা উইকিবইয়ের একজন প্রশাসক হতে হবে। * এই অধিকারের আবেদন চলাকালীন সেটি অবশ্যই পুরো সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য আলোচনাসভা, মেইলি লিস্ট ও নজরতালিকায় নোটিশ প্রদান করে জানাতে হবে। যদিও যেকোন নিবন্ধিত ব্যবহারকারীই ভোট প্রদান করতে পারবেন কিন্তু যাদের বাংলা উইকিবইয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান নেই তাদের ভোট সম্পূর্ণভাবে গণনা করা নাও হতে পারে। ভোটারগণ শুধুমাত্র সমর্থন বা বিরোধিতা এর মাধ্যমে ভোট প্রদান করতে পারেন তবে যারা মতামত প্রকাশে ব্যবহারকারী সম্পর্কে উল্লেখযোগ্য মতামত প্রকাশ করবে তাদেরটা গুরত্ব বেশি দেওয়া হবে। buttonlabel ব্যবহারকারী পরীক্ষক অধিকারের আবেদন default উইকিবই:ব্যবহারকারী পরীক্ষক অধিকারের আবেদন/ preload টেমপ্লেট:ব্যবহারকারী পরীক্ষক অধিকারের আবেদন ব্যক্তির জন্ম সনদ গ্নু হেল্‌থের “গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ড সিস্টেমের” একটি অংশ। এটি নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে একটি অফিশিয়াল ডকুমেন্টের সাথে লিঙ্ক করে দেয়। জন্ম তারিখ সম্পর্কিত তথ্য ব্যক্তির কাছ থেকে নেয়া হয়। সাথে আপনার প্রতিষ্ঠানে যদি গ্নু হেল্‌থের pediatrics মডিউল ইন্সটল করা থাকে, তাহলে জন্ম তারিখ neonatology department থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেয়া হয়। জন্ম সনদ বের করার সহজ উপায় হল ব্যক্তির পার্টি রেকর্ড থেকে Relate বাটনে ক্লিক করে Birth Certificate সিলেক্ট করা। বিকল্পভাবে, জন্ম সনদ দেখা বা সম্পাদনা করার জন্য এই মেনুতে যাওয়া যেতে পারে Health → Demographics → Birth certificates. একটি জন্ম সনদে নিচের তথ্যগুলো জমা থাকেঃ Date of Birth জন্ম তারিখ পার্টি রেকর্ড থেকে সাধারণত নেয়া হয়। Mother and Father পিতামাতার রেকর্ডের সাথে লিঙ্ক। Country and Subdivision এই ফিল্ড প্রতিষ্ঠানের তথ্য দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে পূরণ হবে। যখন আপনি একটি জন্ম সনদ তৈরি করেন, এটি প্রথমে Draft অবস্থায় থাকবে। আপনি Sign বাটনে ক্লিক করে এটিকে Signed অবস্থাতে পরিবর্তিত করতে পারবেন। এরপর জন্ম সনদের সাইন নিশ্চিত করার জন্য আপনাকে অনুরধ করা হবে। এখানে জেনে রাখা ভাল যে, একবার জন্ম সনদে সাইন করার পর তা আর পূর্বাবস্থায় ফেরান যাবেনা। সনদে সাইন করার সময় এটি স্বাক্ষরকারি স্বাস্থ্যকর্মীর নামও যোগ করা রাখবে, সাথে স্বাক্ষরের তারিখ ও সময়। মৃত্যু সনদ একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এর আইনগত, প্রশাসনিক, জনতাত্ত্বিক এবং রোগতাত্তিক গুরুত্ব রয়েছে। জন্ম সনদের মত মৃত্যু সনদেরও প্রায় একই কাজ। কিন্তু মৃত্যু সনদে আরও কিছু তথ্য থাকে যেমন- মৃত্যুর কারণ ও পরিস্থিতি। মৃত্যু সনদ বের করার সহজ উপায় হল ব্যক্তির পার্টি রেকর্ড থেকে Relate বাটনে ক্লিক করে Death Certificate সিলেক্ট করা। এছাড়া সকল মৃত্যু সনদ একসাথে এই মেনুতে পাওয়া যাবেঃ Health → Demographics → Birth certificates। একটি মৃত্যু সনদে নিচের তথ্যগুলো থাকেঃ Date ঘণ্টা ও মিনিট সহ মৃত্যুর তারিখ। Place মৃত্যুর স্থানের তথ্য (বাসায়, কিংবা অফিসে, কিংবা লোকালয়ে বা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে) DU নির্দিষ্ট ভবন বা জায়গা, আবাসিক ইউনিট থেকে সিলেক্ট করতে হবে। Institution যে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রোগী মৃত্যুবরণ করেছেন, কিংবা মৃত্যুর স্থানের সনদ যে স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে দেয়া হয়েছে। Op. Sector মৃত্যুর স্থান যে সেক্টরের অধিনে পরে। Country and Subdivision এই ফিল্ড স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের ঠিকানার তথ্য থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পূরণ হবে। Cause মৃত্যুর প্রত্যক্ষ কারণ। (যেমন- রোগ) Underlying conditions মেডিকেল শর্তাবলি যা মৃত্যুর জন্য দায়ি থাকতে পারে, তার তালিকা। Autopsy যদি ময়না তদন্ত হয়ে থাকে তাহলে এই বক্স চেক করুন Code সনদের কোড হল সনদের একটি অনন্য পরিচায়ক। যখন আপনি একটি মৃত্যু সনদ তৈরি করেন, এটি প্রথমে Draft অবস্থায় থাকবে। আপনি Sign বাটনে ক্লিক করে এটিকে Signed অবস্থাতে পরিবর্তিত করতে পারবেন। এরপর মৃত্যু সনদের সাইন নিশ্চিত করার জন্য আপনাকে অনুরধ করা হবে। এখানে জেনে রাখা ভাল যে, একবার মৃত্যু সনদে সাইন করার পর তা আর পূর্বাবস্থায় ফেরান যাবেনা। সনদে সাইন করার সময় এটি স্বাক্ষরকারি স্বাস্থ্যকর্মীর নামও যোগ করা রাখবে, সাথে স্বাক্ষরের তারিখ ও সময়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ভাষা লিখে প্রকাশ করার জন্য কিছু বিশেষ অর্থবোধক সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। এগুলোকে বর্ণ। একে "অক্ষর" নামেও অভিহিত করা হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: প্রযুক্তির অভাবনীয় অগ্রগতি সত্ত্বেও প্রতিদিন হাজার হাজার শিশু প্রতিরোধযোগ্য রোগ থেকে মৃত্যুবরণ করছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ম্যালেরিয়া, এইডস, যক্ষ্মা, ডাইরিয়ার মত সংক্রামক রোগ হাজারো প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। অসংক্রামক রোগ যেমন-স্থুলতা, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যানসার, বিষণ্ণতা ইত্যাদি সব অঞ্চলে দেখা গেলেও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় এর উপস্থিতি ও ব্যপকতা অনেক বেশি। একইরকম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে শিশু শ্রম, মানব পাচার, পারিবারিক সহিংসতা, শিশু নির্যাতন, মাদকাসক্তি ইত্যাদি। … আমাদের একটি আদর্শগত পরিবর্তন দরকার আমাদের রোগের মডেল থেকে স্বাস্থ্যের মডেলে চলে আসা প্রয়োজন। জনস্বাস্থ্যের ভাল চিত্র অনেক দেশেই পাওয়া যায়না। সেসব দেশে কখনও বেসরকারি খাতকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়, কখনও আবার প্রযুক্তিতে অতিরিক্ত জোর দেয়া হয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি কখনও স্বাস্থ্য পরিচর্যার একটি ভাল নীতির চেয়ে আগে বাড়তে পারবেনা। শিক্ষা, পারিবারিক বন্ধন, পুষ্টিকর খাদ্য, শারীরিক ব্যায়াম চর্চা আর স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থান হল জনকল্যাণের জন্য গ্রহণ করার মত সবচেয়ে টেকসই নীতি। ইন্টিগ্রেটিভ মেডিসিনের ধারণা গ্নু হেল্‌থে সর্বদাই বিদ্যমান ছিল। গ্রামীণ সম্প্রদায়ের কাছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেবার জন্য আমি ২০০৮ সালে গ্নু হেল্‌থ প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। আজ গ্নু হেল্‌থ একটি পরিপূর্ণ Hospital Information System এ পরিণত হয়েছে। কিন্তু আজও এর লক্ষ, উদ্দেশ্য ও কর্মোদ্দীপনা আগের মতই। গ্নু হেল্‌থ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার একটি সম্পুরক হিসেবে কাজ করে, কিন্তু কখনই এটি মা, শিক্ষক, নার্স, ডাক্তার কিংবা সমাজকর্মীর স্থলাভিষিক্ত হতে পারেনা। গ্নু হেল্‌থ মুলত অনেক বেশি পরিমাণ তথ্য নিয়ন্ত্রণ ও প্রক্রিয়াকরণ করতে পারে। গ্নু হেল্‌থে জনতত্ত্ব, রোগীর মূল্যায়ন, হাসপাতালে ভর্তি, চিকিৎসার অতীত রেকর্ড, জিনগত ও বংশগত ঝুকি, মহামারীতত্ত্ব, স্বাস্থ্যকেন্দ্র পরিচালনা ইত্যাদিসহ আরও অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে কম্পিউটার প্রযুক্তিকরণের দ্বারা দলবদ্ধ প্রচেষ্টার উন্নতিসাধন করা যায়, সাথে স্বাস্থ্যের উন্নয়ন ও রোগ প্রতিরোধকল্পে প্রচারণার ক্ষেত্রে এটি সহায়ক হয়। উদাহরণস্বরূপ- সরাসরি ম্যাপ থেকে হালনাগাদ তথ্যের দ্বারা নতুন কোন TBC বা ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দ্রুত শনাক্ত করা ব্যবস্থা গ্নু হেল্‌থে রয়েছে। গ্নু হেল্‌থ একটি দর্শন। এটি মুক্ত সফটওয়্যারকে জনকল্যাণের একটি মাধ্যম এবং জনস্বাস্থ্যের একটি অংশে পরিণত করছে। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে সমতা, সংহতি, যৌথ উন্নয়নই গ্নু হেল্‌থের পরিচয়। গ্নু হেল্‌থ মানে স্বাস্থ্যকর্মী, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও তাদের জনসাধারণের ক্ষমতায়ন। গ্নু হেল্‌থ মানে আলমা-আটা ঘোষণার অনেক বিষয়ের বাস্তবায়ন। গ্নু হেল্‌থ মানে System of Health এর দর্শনকে গ্রহণ করা, যা স্থলাভিষিক্ত করবে System of Disease কে, যেটিকে অনেক দেশই এখনো আঁকরে ধরে আছে। আমি আশা করি আপনারা এই বই উপভোগ করবেন, এবং আমি আমাদের একাডেমিক প্রতিষ্ঠান, এনজিও, সরকারি হাসপাতাল, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও বহুপাক্ষিক সংগঠনের ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর সাথে আপনাদের যোগদানের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। স্বাস্থ্যসেবায় মুক্ত সফটওয়্যার এখানে বরাবরই থাকবে। এই বই গ্নু হেল্‌থ-এর সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেয়, যা একটি মুক্ত স্বাস্থ্য এবং হাসপাতাল তথ্য প্রক্রিয়াকরণ পধ্যতি। গতানুগতিক বইয়ের বিপরীতে এই বই গ্নু হেল্‌থের নতুন স্থায়ী সংস্করণের সাথে হালনাগাদ হতে থাকবে। প্রাকৃতিক ভাবেই স্বাস্থ্য গতিশীল, এবং সাথে গ্নু হেল্‌থও। সংস্করণ এই বইয়ে গ্নু হেল্‌থের আসন্ন সংস্করণের কার্যকারিতাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে, স্থায়ীভাবে মুক্তি পাওয়ার আগেই। কাজেই কিছু লেখা এবং ছবি নতুন সংস্করণের অন্তর্ভুক্ত। এই বই নিচের অধ্যায়গুলো দ্বারা সাজানো হয়েছেঃ * ব্যবহারিক নির্দেশিকাঃ প্রকল্প এবং এর মূল কার্যকারিতার দর্শন। গ্নু হেল্‌থ প্রকল্প বাস্তবায়নে কিভাবে অগ্রসর হতে হবে তা এই অংশে রয়েছে। * মডিউল সম্পর্কে বিস্তারিতঃ প্রতিটি মডিউল সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য ও নির্দেশাবলী। প্রতিটি মডিউল একটি নির্দিষ্ট কার্যকারিতা প্রদান করে। (pediatrics, surgery, gynecology, socioeconomics * কারিগরিঃ ইন্সটলেশন ম্যানুয়াল, প্রশাসনিক নির্দেশিকা আপনি যদি গ্নু হেল্‌থে নতুন হন, তাহলে সর্বোত্তম পদ্ধতি হল বইটি রৈখিক ক্রমানুসারে পড়া। এতে সফটওয়্যার এবং গ্নু হেল্‌থ প্রকল্প সম্পর্কে সহজে জানা যাবে। গ্নু হেল্‌থের কাজের প্রধান ক্ষেত্রগুলো হলঃ ব্যক্তিগত এবং সামাজিক ব্যবস্থাপনা জনতত্ত্ব, আবাসিক ইউনিট, পরিবার, স্বাস্থ্য কার্যক্রমের এলাকা এবং বিভাগসমুহ রোগীর ব্যবস্থাপনা সামাজিক অর্থনীতি, জীবনধারা, encounters evaluations, হাসপাতালে ভর্তি, ল্যাব প্রতিবেদন, চিকিৎসার ইতিহাস স্বাস্থ্য কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা অর্থব্যবস্থা, স্টক, ফার্মেসি ল্যাবরেটরি, শয্যা, অপারেশন কক্ষ, এপয়েন্টমেন্ট, supply chain management, human resources তথ্য ব্যবস্থাপনা প্রতিবেদন, জনতত্ত্ব এবং মহামারি-বিদ্যা এই ক্ষেত্রগুলোর জন্য বিভিন্ন পেশার সমষ্টিগত একটি দলের প্রয়োজন, যাতে দায়িত্বগুলো বণ্টন করা থাকবে। উদাহরণস্বরূপ, একক ব্যক্তির তথ্য বা বাসস্থানের তথ্য সংগ্রহের জন্য সামাজিক কর্মী থাকবে, রোগীর ব্যবস্থা করার জন্য স্বাস্থ্যকর্মী থাকবে, স্বাস্থ্যকেন্দ্র পরিচালনার জন্য প্রশাসনিক কর্মী ও হিসাবরক্ষক থাকবে, আর স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে যে তথ্যগুলো সার্ভারে পাঠানো হবে তা নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দায়িত্বে থাকবে। এ থেকে বোঝা যায় যে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় সবচেয়ে ভাল ফলাফলের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টার গুরুত্ব অপরিসীম। গ্নু হেল্‌থের বিশ্লেষণী হিসাব পাতাটি অসম্পূর্ণ ড্রাফ্‌ট হিসেবে আছে। আপনি চাইলে এটিকে উন্নত করতে পারেন। স্টক ব্যবস্থাপনায় কোন কোম্পানির সকল পণ্যকে নজরদারিতে রাখার প্রক্রিয়া বিদ্যমান। এটি কোম্পানিকে বলে দিবে কোন পণ্য কি পরিমাণে মজুদ রয়েছে, এবং কোথায় রয়েছে। Inventory Stock নামে গ্নু হেল্‌থে একটি মডিউল রয়েছে, যাতে স্টকের যেকোনো পরিবর্তন নথিভুক্ত করে রাখা যায়, হোক সেটি কোন সরবরাহকারীর চালান, বা কোন গ্রাহকের চালান কিংবা শুধু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় স্থানান্তর। কোন স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে, স্টক ব্যবস্থাপনা বিশেষ করে ফার্মেসির ঔষধ সামগ্রীর কেনা-বেচা বা চালান পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজন হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বই এর উদ্দেশ্য হচ্ছে ইউনিকোড এনকোডিং এবং ইউনিকোড স্পেসিফিকেশন যা কিছুর একটি রেফারেন্স বজায় রাখা। এই বইটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারন যদিও ইউনিকোড রেফারেন্স সম্পর্কে নিবন্ধ এখানে উইকিপিডিয়া এবং উইকিসংকলন থেকে সরানো হয়েছে। এটির মান ব্যাপকভাবে আইটি প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় এবং একটি রেফারেন্স খুবই প্রয়োজনীয়। ইউনিকোড এমন একটি শিল্প মান যার লক্ষ্য এর দ্বারা সব ফর্ম এবং প্রত্যেক টেক্সটকে একটি একক চরিত্র সেটকে কম্পিউটারের দ্বারা ব্যবহারের জন্য এনকোড করা যাবে। মূলত, টেক্সট-অক্ষরের বাইট বিশ্বব্যাপী কম্পিউটারের মধ্যে তথ্য ব্যবহার করার প্রতিনিধিত্ব করা: প্রতিটি মুদ্রণযোগ্য অক্ষর (এবং অনেক অমুদ্রণযোগ্য, বা "নিয়ন্ত্রণ" অক্ষর) একটি একক বাইট যার প্রতিটির ব্যবহার বাস্তবায়িত হয়েছে যা মোট ২৫৬ অক্ষর সমর্থন করে। তবে বিশ্বায়নের প্রয়োজনে একটি কম্পিউটারের একটি বিনিমেয় ভাবে সারা বিশ্বে বিভিন্ন বর্ণমালা (এবং অন্যান্য লেখা সিস্টেমের) আদান প্রদানের জন্য সৃষ্টি করেছেন। উইকিবই হচ্ছে ইন্টারনেটভিত্তিক, মুক্ত বা ফ্রি বিষয়বস্তু বিশিষ্ট, এবং সহযোগীতামূলক কর্মকাণ্ডের দ্বারা তৈরি একটি বিশ্বকোষ। যেখানে যেকেউ সম্পাদনা করতে পারে অর্থাৎ, স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন বা নিজস্ব কোনো গোষ্ঠী বা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগতভাবে কেউ, জ্ঞানের সাধারণ উৎসগুলো থেকে মানুষের জ্ঞানের বিকাশে সহায়তা করে। এই প্রকল্পের পরিচালনা পদ্ধতি, ইন্টারনেট সংযোগ আছে এমন যে কাউকে কোনো নিবন্ধ থেকে তার বিষয়বস্তু মুছে ফেলার ক্ষমতা দেয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, আপনাকে—সম্পূর্ণ, নির্ভুল, এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য সরবরাহ করার জন্য, এখানে কোনো নিবন্ধের প্রাপ্ত কোনো তথ্য বা বিষয়বস্তু নিয়মিত নিরীক্ষা, পুর্ননিরীক্ষা করা হয় না, এমন কী বিশেষজ্ঞের দ্বারা বিষয়বস্তু যাচাইও করা হয় না। নিয়মিত পুর্ননিরীক্ষণ করা হয় না কোনো অবদানকারী, অর্থযোগানদাতা, প্রশাসক, অথবা উইকিপিডিয়ার সাথে কোনোভাবে সংশ্লিষ্ট অন্য কেউ উইকিবইয়ে কোনো ওয়েবপেইজে প্রদর্শিত কোনো তথ্যের জন্য দায়বদ্ধ নন এবং তথ্যসমূহ ব্যবহারের ফলে আপনার ক্ষেত্রে সংঘটিত কোনোকিছুর দায়দায়িত্ব তাঁরা নেবেন না। অনুগ্রহপূর্বক নিশ্চিত হোন যে, এখানে যেসকল তথ্য দেওয়া হয়েছে, তা আপনাকে সরবরাহ করা হয়েছে বিনামূল্যে, এবং আপনার ও এই ওয়েবসাইটের মালিক বা ব্যবহারকারীদের মধ্যে কোনো চুক্তি সাক্ষরিত হয়নি। সার্ভারের মালিকপক্ষ, সার্ভারটি যেখানে অবস্থিত সেখানে অবস্থান করেন। এই প্রকল্পের বা এই প্রকল্পের-ই সহযোগী অন্য কোনো প্রকল্পের কোনো প্রশাসক বা sysop, অথবা অন্যকেউ তাঁদের বিরূদ্ধে আপনার কোনো দাবির সাথে কোনোভাবেই সম্পর্কিত বা সংশ্লিষ্ট নন। আপনাকে এই ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো কিছু সীমিতভাবে কপি করার স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে; এটি উইকিবইয়ের কোনো অংশ বা এর এজেন্ট, সদস্য, সংগঠক বা কোনো ব্যবহারকারীর সাথে কোনো চুক্তিভিত্তিক বা অচুক্তিভিত্তিক দায়বদ্ধতার সৃষ্টি করেনি। উইকিবইয়ে প্রদর্শিত, উল্লেখিত, বা উদ্ধৃত কোনো ট্রেডমার্ক, সার্ভিস মার্ক, কালেকটিভ মার্ক, ডিজাইন স্বত্ত্ব তাঁদের নিজ নিজ সম্মানিত স্বত্তাধিকারীদের সম্পত্তি। উইকিবইয়ে এগুলোর ব্যবহার এমন ইঙ্গিত সূচিত করে না যে, CC-BY-SA বা GFDL লাইসেন্সের আওতায় আপনি সেগুলো, তথ্যগত বা এধরনের কোনো ব্যবহার ব্যতীত অন্য কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারবেন। যদি না উইকিবই এবং উইকিমিডিয়া ওয়েবসাইটের সাথে তাঁরা কোনো ভাবে সংযুক্ত, তাঁদের দ্বারা অনুমোদিত, বা তাঁরা এধরনের অধিকার সংরক্ষণ করেন। অন্যথায় উইকিবই সংরক্ষিত বিষয়ের ওপর কোনো অধিকার স্বীকার করে না। আপনাকে এধরনের ব্যবসায়িক সম্পত্তি নিজের ঝুঁকিতে ব্যবহার করতে হবে। উইকিবইয়ে এমন বিষয় থাকতে পারে যা এমন কোনো ব্যক্তিকে নির্দেশ করছেন, যিনি সুপরিচিত এবং তিনি বেঁচে বা মারা গিয়ে থাকতে পারেন। যদি কপিরাইট মুক্ত না থাকে, তবে এসকল জীবিত বা সম্প্রতি মৃত কোনো ব্যক্তির ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্র কিছু বিচারব্যবস্থায় ব্যক্তিত্ত্ব অধিকার দ্বারা সংরক্ষিত। এধরনের বিষয়বস্তু ব্যবহারের পূর্বে নিশ্চিত হয়ে নিন যে, যেভাবে ব্যবহার করতে চান, সেভাবে বিষয়টি ব্যবহারের অধিকার আপনার আছে। আপনি যে কারো ব্যক্তি অধিকার লঙ্ঘন করছেন না, তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব এককভাবে আপনার। বিষয়বস্তুর আইনগত অধিকার ও বৈধতা উইকিবইয়ে প্রদর্শিত তথ্যসমূহ আপনি যেখানে এই তথ্য দেখছেন, সেখানকার বিচারব্যবস্থা অনুযায়ী আইন লঙ্ঘনীয় হতে পারে। উইকিবইয়ের তথ্যসমূহ যুক্তরাষ্ট্র]]ের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের একটি সার্ভারে সংরক্ষিত, এবং এটি সেখানকার আঞ্চলিক ও ফেডারাল আইন অনুযায়ী সংরক্ষণ করা হয়। আপনার দেশের আইন হয়তো সেখানকার আইনের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হবে না। উইকিবইয়ের আইন লঙ্ঘন করাকে সমর্থন বা উৎসাহিত করে না; এবং তাই কোনো আইন লঙ্ঘনের দায়দায়িত্ব উইকিবই গ্রহণ করবে না। এই ডোমেইনের বিভিন্ন লিঙ্কে থাকা তথ্যসমূহে আপনি নতুন কিছু সংযুক্ত, ব্যবহার, বণ্টন, পুর্নউৎপাদন, বা পুর্নপ্রকাশ করতে পারেন। আপনার যদি কোনো সুনির্দিষ্ট পরামর্শের প্রয়োজন হয়, উদাহরণস্বরূপ: চিকিৎসা সম্মন্ধীয়, আইনগত, অর্থনৈতিক, অথবা ঝুকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক, অনুগ্রহপূর্বক ওই বিষয়ের ওপর নিবন্ধিত পেশাদার বা বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হোন। এখন যান্ত্রিক টাইপরাইটারদের সুদিন, দক্ষতা খুব মুষ্টিমেয়র আবিষ্ট হাতে করা হচ্ছে টাইপ। কিন্তু কম্পিউটার আজকে সাধারণ জনসাধারণ জন্য ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠায়, টাইপিং একটি দৈনন্দিন কার্যকলাপ পরিণত হয়েছে। যদিও বাটন চেপে ইনপুট টেক্সট করা সহজ, কীবোর্ড দিকে না তাকানো ছাড়া সঠিকভাবে এবং দ্রুত গতিতে এরকম কি সহজ হয়। এই বই আপনাকে সাহায্য করবে : * দ্রুত গতিতে টাইপিং করার শেখুন কিভাবে দক্ষতার সাথে টাইপ করতে হয় একজন টাইপরািটারের কাছে টাইপিং একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলার মতো! তার কাছে অবশ্যই লক্ষনীয়: * টাইপ করার সময় একটি ভুল টাইপিং * দূর্ঘটনাক্রমে লেখা মুছে ফেলা দ্রুত গতিতে টাইপ এটি বাস্তব জীবনে অনেক সময় বাঁচায়। উদাহরণস্বরূপ, একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার সাক্ষাৎকার। বক্তা যত দ্রুতই বলুক না কেন আপনাকে ঠিক তত দ্রুতই টাইপ করে যেতে হবে, তবে এর সাথে সাথে বক্তার কথাও মনোযোগ সহকারে শুনতে হবে। টাইপিং এর এ দক্ষতা আপনার বাড়ি, অফিস বা স্কুলে অপরিমেয় সাহায্য করতে পারে। টাইপ করার জন্য একটি ভাল প্রোগ্রাম ঠিক করা কোন টাইপিং সম্পাদক এই বইয়ে বর্ণিত টাইপ শেখার জন্য কোন প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন। ১ম ধাপ নিচের শব্দগুলো অনুশীলন করুন: আপনি এখন, ২য় পাঠ এর যোগ্যতা অর্জন করেছেন আপনি এবার উপরের শীর্য লিঙ্কে যান"। উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক যোগব্যায়াম স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য এবং শিথিলকরণের একটি পথ। কিভাবে যোগ ব্যায়াম অনুশীলন করতে হয় ব্যায়াম, আধ্যাত্মিক গল্প এবং আনন্দের সাথে যোগ ব্যায়াম লোকজন সঠিক খাদ্য নিরাপত্তা এবং সংরক্ষণের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাইলে তাদের জন্য এই বইটি টাই বা নেকটাই এমন একটি পোশাক, সাধারনত মানুষের একটি কলারওয়ালা শার্টের সঙ্গে ঘাড়ের কাছাকাছি বাঁধতে হয়। বিভিন্ন উপায়ে যে টাই বাঁধা যেতে পারে। একটি সাধারণ ও সহজ নিয়ম গিঁট ফোর-ইন-হ্যান্ড। তবে এই আসলেই সহজ গিঁট নয়। একটি টাই এ সাধারণত একটি সংকীর্ণ এবং একটি প্রশস্ত প্রান্ত রয়েছে। সামাজিক মিডিয়া সম্পর্কে জানতে আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য এটিবএকটি তথ্যসূত্র ভিত্তিক পাঠ্য। সামাজিক মাধ্যমে কিভাবে কাজ করে কিভাবে মাইক্রো ব্লগিং কাজ করে সামাজিক মিডিয়া একটি ওয়েব ভিত্তিক প্রযুক্তি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কিছু মানুষের একটি বড় গ্রুপ মাধ্যমে সামাজিক বোঝাপড়া সহজতর হয়। সাধারণ বহুল ব্যবহৃত ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক। কিন্তু সামাজিক মিডিয়া প্লাটফর্মে পাশাপাশি স্থানীয় নেটওয়ার্কের জন্য রয়েছে। সামাজিক মাধ্যম প্রযুক্তির উৎকর্ষের জন্য দ্রুত বর্ধনশীল এবং দৈনন্দিন জীবনের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠছে। এই অত্যাশ্চর্যজনক বৃদ্ধি পেয়েছে ব্লাকবেরী, এন্ড্রোয়েড, আইফোন এর মত স্মার্ট ফোনে ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের কারণে। এই স্মার্ট ফোনের জন্য সহজেই যেকোথাও থেকে কোনো সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারা যায়। এই সামাজিক মাধ্যম সাইটগুলো মোবাইল সংস্করণ এর সহজ এক্সেসের জন্য এটি ব্যবহারকারীদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়। * প্রায় ১১২,৩ মিলিয়ন ব্লগ, * দৈনিক প্রায় ১০০ ভিডিও মিলিয়ন দেখা হয় * সামাজিক নেটওয়ার্ক সাইটে ৬০ মিলিয়নেরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারীদের দেখা পাওয়া যায় সামাজিক মাধ্যমগুলোতে ব্যবসার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পরিণত হয়েছে। লক্ষ লক্ষ মানুষ পিঠ ব্যথা সমস্যায় ভোগে থাকে। এই বই, পিঠে ব্যথা মোকাবেলার জন্য একটি আত্মনির্ভর পথপ্রদর্শক বই, যারা পিঠে ব্যাথায় নিজেদের অভিজ্ঞতা আছে এবং সে সকল ডাক্তার যারা এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ তাদের দ্বারা লিখিত। ড ক্যামেরন জয়েন্টের ব্যথা এবং পিঠের ব্যথার উপর একজন বিশেষজ্ঞ। তিনি এডিনবরা, স্কটল্যান্ড ভিত্তিক চিকিৎসক। স্বল্প পিঠে ব্যথা আধুনিক সমাজের একটি বড় সমস্যা। এটা আমাদের জীবনে কিছু সময়ের জন্য প্রভাবিত করে আমাদের ঘনঘন ব্যথা, কষ্ট ও সময়ের কাজ থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দেয়। দরবেশ, এবং অন্যান্য ইহুদি বা রাজপুরুষ সিনাগগ ও ধর্মাচরণের অন্যান্য ইহুদি স্থান বার বা ব্যাট Mitzvah এবং নিশ্চিতকরণ এই উইকিবইটি ইহুদিধর্মের উপর লিখিত। আপনি কি বিদেশী ভাষায় পড়া শেখা এমনকি অন্যান্য উইকিবই উপর পড়ায় সময় কষ্টে ভুগেন? তো এই বইটি আপনার জন্য! গণিত আপনি ভালভাবে মনে করতে আপনি প্রশিক্ষণ দ্বারা অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারেন। দাবা খেলার মত সমস্যায়, প্যাচসমূহ আপনাককে সঠিক করতপ হয়, সমস্যার যেখানের সরঞ্জাম: এই বই আপনি বিযুক্ত/বিচ্ছিন্ন সমস্যা সম্পর্কে ভালভাবে জানতে সাহায্য করবে ক্যালকুলাস ব্যর্থ ধারাবাহিকতায়, যেকোন গেম, পাজল, এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানে যেখানে সমস্যা আছে। কারণ এখানে আপনার জন্য বিচ্ছিন্ন গণিত সম্পর্কিত বই রয়েছে যা উপভোগ করবেন আশা করি। এবং আমরা আশা করি আপনি এই দ্রুত বিবরণে আপনি সময়ের সঙ্গে একটি ভাল রেফারেন্স পাবেন। ফুটবল এক আবেগের নাম, এক অফুরন্ত ভালোবাসার নাম। একটি অনন্যসাধারণ খেলার নাম ফুটবল, যেটিকে ঘিরেই কিছু মানুষের সব পাগলামি, আবেগ দেখানো আর এটিকে ঘিরেই বেড়ে উঠা। কিছু মানুষের জন্য এটি আবেগের চেয়েও বেশি কিছু!এদের মধ্যে আমিও একজন। ফুটবল ই আমার ভালোবাসা, ফুটবল আমার সব। সারাদিন যে ফুটবল নিয়ে পড়ে থাকি আর ভার্চুয়াল জগতে ফুটবল নিয়ে মাতামাতি করি সেই ফুটবল সম্পর্কে আমরা কে কতটুকু জানি? হ্যা, ফুটবল খেলাটা একটা ফিলিংস, যারা ফুটবল ভালোবাসে তারাই কেবল এই ফিলিংস উপভোগ করতে পারে। শুধু ফুটবল ম্যাচ দেখার মধ্যেই এই ফিলিংস সীমাবদ্ধ নয়, বরং এই ফুটবল নিয়েই সকল আলোচনা সমালোচনা! তর্ক- বিতর্ক, আড্ডা আবার কখনোও বা ঝগড়া। ফুটবল খেলাটা এমন ই। ফুটবল এগারো জনের দুটি দুলের মধ্যে একটি বায়ুপূর্ণ চামড়ার বলকে পা ও মাথার সাহায্যে সীমানার ভেতর তিনিই কেবল হাত দিয়ে বল ধরতে পারেন। এক পক্ষের গোলবারের ভিতর দিয়ে বল চলে গেলে প্রতিপক্ষ একটি গোল পায়।এভাবে ৯০ মিনিটের খেলায় যে পক্ষ বেশি গোল পায় তাকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।বল মাঠের বাইরে গেলে লাথি মেরে বা হাত দিয়ে নিক্ষেপ করে আবার খেলা শুরু করতে হয়। খেলা পরিচালনার জন্য একজন রেফারি ও দুজন সহকারী রেফারি থাকেন।বর্তমানে গোলবারের পিছনে আরোও একজন একজন করে রেফারি থাকেন, গোল হয়েছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করার জন্য। ফুটবল খেলা কোন দেশে কখন প্রথম চালু হয় সে সম্বন্ধে ঐতিহাসিকরা একমত নন। কেউ বলেন চীন, কেউ গ্রিস, কেউ রোম, কেউবা ইংল্যান্ডকে ফুটবল খেলার আবিষ্কারক মনে করেন। তবে রোমানরাই ফুটবল খেলাকে ইউরোপের সঙ্গে প্রথম পরিচয় করিয়ে দেয় এবং এ খেলার বিস্তৃতি ও জনপ্রিয়তা দান করে।ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ফুটবল ইংল্যান্ডে প্রবেশ করার পর থেকে এর প্রচার, প্রসার ও জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। ১৮৪৮ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা প্রথম ফুটবলের জন্য আইন-কানুন প্রণয়ন করে। পরবর্তীকালে এর আরও পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জন ঘটে এবং ফুটবলের জন্য একটি পরিপূর্ণ নীতিমালা তৈরি হয়। তাই ইংল্যান্ডকে আধুনিক ফুটবলের জনক বলা হয়। তারাই ফুটবলকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয় এবং জনপ্রিয় করে তোলে। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে পৃথিবীতে ফুটবলের জনপ্রিয়তা বাড়ে। ১৯০৪ সালের ২১ মে প্যারিসে ইউরোপের ৭টি দেশের প্রতিনিধিদের বৈঠকে ফেডারেশন ইন্টারন্যাশনাল দ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ফিফা) গঠিত হয় । ১৯৩০ সালে আয়োজন করা হয় বিশ্বকাপ ফুটবলের। উরুগুয়ে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করে। অলিম্পিকে ফুটবল অন্তর্ভুক্ত হয় ১৯০৮ সালে, এশিয়ান গেমসে ১৯৫১ সালে, ইউরোপিয়ান কাপ চালু হয় ১৯৬০ সালে, বিশ্ব ক্লাবকাপ ১৯৬০ সালে এবং এশিয়ান ক্লাব ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ ১৯৬৭ সালে। বিশ্ব ফুটবলে অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য যাদের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে তাদের মধ্যে ইয়োহান ক্রুইফ, হাঙ্গেরির ফেরেংক পুসকাস, ইংল্যান্ডের স্ট্যানলি ম্যাথুজ, প্রমুখ। মহিলা ফুটবলারদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাজিলের মহিলা পেলে খ্যাত মার্তা, ইংল্যান্ডের বেভারলি রেঞ্জার, যুক্তরাষ্ট্রের মিয়া হ্যাম প্রমুখ। ফুটবল নিয়ে লিখতে গেলে শেষ হয়েও শেষ হবেনা, কারন এটিই আমাদের আবেগ, ভালোবাসা!  একজন পিউর ফুটবল ফ্যান কখনোই এই ফুটবলের মায়া ত্যাগ করতে পারবেনা। কারন- ফুটবল খেলাটা রক্তের সাথে মিশে গেছে, দেহে যতদিন রক্ত প্রবাহিত হবে ততদিন এই ফুটবল আমাদের প্রাণে থাকবে। সকল ফুটবল ফ্যানদের উদ্দেশ্যে আমার এই লেখাটি ফুটবল এক আবেগের নাম, এক অফুরন্ত ভালোবাসার নাম। একটি অনন্যসাধারণ খেলার নাম ফুটবল, যেটিকে ঘিরেই কিছু মানুষের সব পাগলামি, আবেগ দেখানো আর এটিকে ঘিরেই বেড়ে উঠা। কিছু মানুষের জন্য এটি আবেগের চেয়েও বেশি কিছু!এদের মধ্যে আমিও একজন। ফুটবল ই আমার ভালোবাসা, ফুটবল আমার সব। সারাদিন যে ফুটবল নিয়ে পড়ে থাকি আর ভার্চুয়াল জগতে ফুটবল নিয়ে মাতামাতি করি সেই ফুটবল সম্পর্কে আমরা কে কতটুকু জানি? হ্যা, ফুটবল খেলাটা একটা ফিলিংস, যারা ফুটবল ভালোবাসে তারাই কেবল এই ফিলিংস উপভোগ করতে পারে। শুধু ফুটবল ম্যাচ দেখার মধ্যেই এই ফিলিংস সীমাবদ্ধ নয়, বরং এই ফুটবল নিয়েই সকল আলোচনা সমালোচনা! তর্ক- বিতর্ক, আড্ডা আবার কখনোও বা ঝগড়া। ফুটবল খেলাটা এমন ই। ফুটবল এগারো জনের দুটি দুলের মধ্যে একটি বায়ুপূর্ণ চামড়ার বলকে পা ও মাথার সাহায্যে সীমানার ভেতর তিনিই কেবল হাত দিয়ে বল ধরতে পারেন। এক পক্ষের গোলবারের ভিতর দিয়ে বল চলে গেলে প্রতিপক্ষ একটি গোল পায়।এভাবে ৯০ মিনিটের খেলায় যে পক্ষ বেশি গোল পায় তাকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।বল মাঠের বাইরে গেলে লাথি মেরে বা হাত দিয়ে নিক্ষেপ করে আবার খেলা শুরু করতে হয়। খেলা পরিচালনার জন্য একজন রেফারি ও দুজন সহকারী রেফারি থাকেন।বর্তমানে গোলবারের পিছনে আরোও একজন একজন করে রেফারি থাকেন, গোল হয়েছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করার জন্য। ফুটবল খেলা কোন দেশে কখন প্রথম চালু হয় সে সম্বন্ধে ঐতিহাসিকরা একমত নন। কেউ বলেন চীন, কেউ গ্রিস, কেউ রোম, কেউবা ইংল্যান্ডকে ফুটবল খেলার আবিষ্কারক মনে করেন। তবে রোমানরাই ফুটবল খেলাকে ইউরোপের সঙ্গে প্রথম পরিচয় করিয়ে দেয় এবং এ খেলার বিস্তৃতি ও জনপ্রিয়তা দান করে।ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ফুটবল ইংল্যান্ডে প্রবেশ করার পর থেকে এর প্রচার, প্রসার ও জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। ১৮৪৮ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা প্রথম ফুটবলের জন্য আইন-কানুন প্রণয়ন করে। পরবর্তীকালে এর আরও পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জন ঘটে এবং ফুটবলের জন্য একটি পরিপূর্ণ নীতিমালা তৈরি হয়। তাই ইংল্যান্ডকে আধুনিক ফুটবলের জনক বলা হয়। তারাই ফুটবলকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয় এবং জনপ্রিয় করে তোলে। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে পৃথিবীতে ফুটবলের জনপ্রিয়তা বাড়ে। ১৯০৪ সালের ২১ মে প্যারিসে ইউরোপের ৭টি দেশের প্রতিনিধিদের বৈঠকে ফেডারেশন ইন্টারন্যাশনাল দ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ফিফা) গঠিত হয় । ১৯৩০ সালে আয়োজন করা হয় বিশ্বকাপ ফুটবলের। উরুগুয়ে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করে। অলিম্পিকে ফুটবল অন্তর্ভুক্ত হয় ১৯০৮ সালে, এশিয়ান গেমসে ১৯৫১ সালে, ইউরোপিয়ান কাপ চালু হয় ১৯৬০ সালে, বিশ্ব ক্লাবকাপ ১৯৬০ সালে এবং এশিয়ান ক্লাব ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ ১৯৬৭ সালে। বিশ্ব ফুটবলে অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য যাদের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে তাদের মধ্যে ইয়োহান ক্রুইফ, হাঙ্গেরির ফেরেংক পুসকাস, ইংল্যান্ডের স্ট্যানলি ম্যাথুজ, প্রমুখ। মহিলা ফুটবলারদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাজিলের মহিলা পেলে খ্যাত মার্তা, ইংল্যান্ডের বেভারলি রেঞ্জার, যুক্তরাষ্ট্রের মিয়া হ্যাম প্রমুখ। ফুটবল নিয়ে লিখতে গেলে শেষ হয়েও শেষ হবেনা, কারন এটিই আমাদের আবেগ, ভালোবাসা!  একজন পিউর ফুটবল ফ্যান কখনোই এই ফুটবলের মায়া ত্যাগ করতে পারবেনা। কারন- ফুটবল খেলাটা রক্তের সাথে মিশে গেছে, দেহে যতদিন রক্ত প্রবাহিত হবে ততদিন এই ফুটবল আমাদের প্রাণে থাকবে। সকল ফুটবল ফ্যানদের উদ্দেশ্যে আমার এই লেখাটি লিনাক্সের Iso ফাইল এ ক্লিক করলে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার সিডি বার্ন করার প্রম্পট দেখাবে। সিডি বার্ন করালে বুটেবল লিনাক্স সিডি পাওয়া যাবে। লিনাক্স একটি অপারেটিং সিস্টেম যা ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম অর্থাৎ সবার ব্যাবহারের জন্য উন্মুক্ত। এটি ফ্রী ডাউনলোড করা সম্ভব। আল্লাহর নাম দিয়ে শুরু করছি যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। ১) আল্লাহর নির্দেশ এসে গেছে। অতএব এর জন্যে তাড়াহুড়া করো না। ওরা যেসব শরিক সাব্যস্ত করছে সেসব থেকে তিনি পবিত্র ও বহু ঊর্ধ্বে। ২)তিনি এ রূহকে তাঁর নির্দেশানুসারে ফেরেশতাদের মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের মধ্য থেকে যার ওপর চান নাযিল করেন। (এ হেদায়াত সহকারে যে, লোকদের) “জানিয়ে দাও, আমি ছাড়া তোমাদের আর কোনো মাবুদ নেই। কাজেই তোমরা আমাকেই ভয় করো। ৩) যিনি যথাবিধি আকাশরাজি ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছেন। তারা যাকে শরিক করে তিনি তার বহু ঊর্ধ্বে। ৪) তিনি মানুষকে শুক্রবিন্দু থেকে সৃষ্টি করেছেন; অথচ দেখ! সেই একই (মানুষ) প্রকাশ্য বিতন্ডাকারী। ৫) তিনি পশু সৃষ্টি করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য পোশাক, খাদ্য এবং অন্যান্য নানাবিধ উপকারিতাও। ৬) এদের দ্বারা তোমাদের সম্মান হয়, যখন বিকালে চারণভূমি থেকে নিয়ে আস এবং সকালে চারণ ভূমিতে নিয়ে যাও। ৭) এরা তোমাদের বোঝা এমন শহর পর্যন্ত বহন করে নিয়ে যায়, যেখানে তোমরা প্রাণান্তকর পরিশ্রÛম ব্যতীত পৌছাতে পারতে না। নিশ্চয় তোমাদের প্রভু অত্যন্ত দয়াদ্র, পরম দয়ালু। ৯) সরল পথ আল্লাহ পর্যন্ত পৌছে এবং পথগুলোর মধ্যে কিছু বক্র পথও রয়েছে। তিনি ইচ্ছা করলে তোমাদের সবাইকে সৎপথে পরিচালিত করতে পারতেন। ১০) তিনিই আকাশ থেকে তোমাদের জন্য পানি বর্ষণ করেন, যা পান করে তোমরা নিজেরাও পরিতৃপ্ত হও এবং যার সাহায্যে তোমাদের পশুদের জন্যও খাদ্য উৎপন্ন হয়। আল্লাহর নাম দিয়ে শুরু করছি যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। ২) আপনাকে ক্লেশ দেবার জন্য আমি আপনার প্রতি কোরআন অবতীর্ণ করিনি। ৩)কিন্তু তাদেরই উপদেশের জন্য যারা ভয় করে। ৪) এটা তাঁর কাছ থেকে অবতীর্ণ, যিনি ভূমন্ডল ও সমুচ্চ নভোমন্ডল সৃষ্টি করেছেন। ৫) তিনি পরম দয়াময়, আরশে সমাসীন হয়েছেন। ৬) নভোমন্ডলে, ভুমন্ডলে, এতদুভয়ের মধ্যবর্তী স্থানে এবং সিক্ত ভূগর্ভে যা আছে, তা তাঁরই। ৭) যদি তুমি উচ্চকন্ঠেও কথা বল, তিনি তো গুপ্ত ও তদপেক্ষাও গুপ্ত বিষয়বস্তু জানেন। ৮) আল্লাহ তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য ইলাহ নেই। সব সৌন্দর্যমন্ডিত নাম তাঁরই। ৯) আপনার কাছে মূসার বৃত্তান্ত পৌঁছেছে কি। ১০) তিনি যখন আগুন দেখলেন, তখন পরিবারবর্গকে বললেনঃ তোমরা এখানে অবস্থান কর আমি আগুন দেখেছি। সম্ভবতঃ আমি তা থেকে তোমাদের কাছে কিছু আগুন জালিয়ে আনতে পারব অথবা আগুনে পৌছে পথের সন্ধান পাব। ১১) অতঃপর যখন তিনি আগুনের কাছে পৌছলেন, তখন আওয়াজ আসল হে মূসা, ১২) আমিই তোমার পালনকর্তা, অতএব তুমি জুতা খুলে ফেল, তুমি পবিত্র উপত্যকা তুয়ায় রয়েছ। ১৩) এবং আমি তোমাকে মনোনীত করেছি, অতএব যা প্রত্যাদেশ করা হচ্ছে, তা শুনতে থাক। ১৪) আমিই আল্লাহ আমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। অতএব আমার এবাদত কর এবং আমার স্মরণার্থে নামায কায়েম কর। ১৫) কেয়ামত অবশ্যই আসবে, আমি তা গোপন রাখতে চাই; যাতে প্রত্যেকেই তার কর্মানুযায়ী ফল লাভ করে। ১৬) সুতরাং যে ব্যক্তি কেয়ামতে বিশ্বাস রাখে না এবং নিজ খাহেশের অনুসরণ করে, সে যেন তোমাকে তা থেকে নিবৃত্ত না করে। নিবৃত্ত হলে তুমি ধবংস হয়ে যাবে। আল্লাহর নাম দিয়ে শুরু করছি যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। ১) নিশ্চিতভাবে সফলকাম হয়েছে মু’মিনরা ৩) যারা অনর্থক কথা-বার্তায় নির্লিপ্ত, ৪)যারা দান কাজে সক্রিয় ; ৬)নিজেদের স্ত্রীদের ও অধিকারভুক্ত বাঁদিদের ছাড়া, এদের কাছে (হেফাজত না করলে) তারা তিরস্কৃত হবে না, ৭)কিন্তু যারা এই সীমাকে অতিক্রম করতে ইচ্ছা করে, তারা সীমালংঘনকারী ৮)এবং যারা আমানত ও অঙ্গীকার সম্পর্কে হুশিয়ার থাকে। ৯)এবং নিজেদের নামায গুলো রক্ষণাবেক্ষণ করে, ১১)তারা শীতল ছায়াময় উদ্যানের উত্তরাধিকার লাভ করবে। তারা তাতে চিরকাল থাকবে। ১২)আমি মানুষকে মাটির সারাংশ থেকে সৃষ্টি করেছি। ১৩) অতঃপর আমি তাকে শুক্রবিন্দু রূপে এক সংরক্ষিত আধারে স্থাপন করেছি। ১৪)এরপর আমি শুক্রবিন্দুকে জমাট রক্তরূপে সৃষ্টি করেছি, অতঃপর জমাট রক্তকে মাংসপিন্ডে পরিণত করেছি, এরপর সেই মাংসপিন্ড থেকে অস্থি সৃষ্টি করেছি, অতঃপর অস্থিকে মাংস দ্বারা আবৃত করেছি, অবশেষে তাকে নতুন রূপে দাঁড় করিয়েছি। নিপুণতম সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ কত কল্যাণময়। ১৫) এরপর তোমরা মৃত্যুবরণ করবে ১৬) অতঃপর কেয়ামতের দিন তোমরা পুনরুত্থিত হবে। ১৭) আমি তোমাদের উপর সুপ্তপথ সৃষ্টি করেছি এবং আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে অনবধান নই। ১৮) আমি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করে থাকি পরিমাণ মত অতঃপর আমি জমিনে সংরক্ষণ করি এবং আমি তা অপসারণও করতে সক্ষম। ১৯) অতঃপর আমি তা দ্বারা তোমাদের জন্যে খেজুর ও আঙ্গুরের বাগান সৃষ্টি করেছি। তোমাদের জন্যে এতে প্রচুর ফল আছে এবং তোমরা তা থেকে আহার করে থাক। ২০) এবং ঐ বৃক্ষ সৃষ্টি করেছি, যা সিনাই পর্বতে জন্মায় এবং আহারকারীদের জন্যে তৈল ও ব্যঞ্জন উৎপন্ন করে। ২১) এবং তোমাদের জন্যে চতুস্পদ জন্তু সমূহের মধ্যে চিন্তা করার বিষয় রয়েছে। আমি তোমাদেরকে তাদের উদরস্থিত বস্তু থেকে পান করাই এবং তোমাদের জন্যে তাদের মধ্যে প্রচুর উপকারিতা আছে। তোমরা তাদের কতককে ভক্ষণ কর। ২২) তাদের পিঠে ও জলযানে তোমরা আরোহণ করে চলাফেরা করে থাক। ২৩) আমি নূহকে তার সম্প্রদায়ের কাছে প্রেরণ করেছিলাম। সে বলেছিলঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমরা আল্লাহর বন্দেগী কর। তিনি ব্যতীত তোমাদের কোন মাবুদ নেই। তোমরা কি ভয় কর না। ২৪) তখন তার সম্প্রদায়ের কাফের-প্রধানরা বলেছিলঃ এ তো তোমাদের মতই একজন মানুষ বৈ নয়। সে তোমাদের উপর নেতৃত্ব করতে চায়। আল্লাহ ইচ্ছা করলে ফেরেশতাই নাযিল করতেন। আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে এরূপ কথা শুনিনি। ২৫) সে তো এক উম্মাদ ব্যক্তি বৈ নয়। সুতরাং কিছুকাল তার ব্যাপারে অপেক্ষা কর। ২৬) নূহ বলেছিলঃ হে আমার পালনকর্তা, আমাকে সাহায্য কর; কেননা, তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলছে। ২৭) অতঃপর আমি তার কাছে আদেশ প্রেরণ করলাম যে, তুমি আমার দৃষ্টির সামনে এবং আমার নির্দেশে নৌকা তৈরী কর। এরপর যখন আমার আদেশ আসে এবং চুল্লী প্লাবিত হয়, তখন নৌকায় তুলে নাও, প্রত্যেক জীবের এক এক জোড়া এবং তোমার পরিবারবর্গকে, তাদের মধ্যে যাদের বিপক্ষে পূর্বে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে তাদের ছাড়া। এবং তুমি জালেমদের সম্পর্কে আমাকে কিছু বলো না। নিশ্চয় তারা নিমজ্জত হবে। ২৮) যখন তুমি ও তোমার সঙ্গীরা নৌকায় আরোহণ করবে, তখন বলঃ আল্লাহর শোকর, যিনি আমাদেরকে জালেম সম্প্রদায়ের কবল থেকে উদ্ধার করেছেন। ২৯) আরও বলঃ পালনকর্তা, আমাকে কল্যাণকর ভাবে নামিয়ে দাও, তুমি শ্রেষ্ঠ অবতারণকারী। ৩০) এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে এবং আমি পরীক্ষাকারী। ৩১) অতঃপর অন্য এক সম্প্রদায় আমি তার স্থলাভিষিক্ত করেছিলাম। ৩২) এবং তাদেরই একজনকে তাদের মধ্যে রসূলরূপে প্রেরণ করেছিলাম এই বলে যে, তোমরা আল্লাহর বন্দেগী কর। তিনি ব্যতীত তোমাদের অন্য কোন মাবুদ নেই। তবুও কি তোমরা ভয় করবে না? ৩৩) তাঁর সম্প্রদায়ের প্রধানরা যারা কাফের ছিল, পরকালের সাক্ষাতকে মিথ্যা বলত এবং যাদেরকে আমি পার্থিব জীবনে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য দিয়েছিলাম, তারা বললঃ এতো আমাদের মতই একজন মানুষ বৈ নয়। তোমরা যা খাও, সেও তাই খায় এবং তোমরা যা পান কর, সেও তাই পান করে। ৩৪) যদি তোমরা তোমাদের মতই একজন মানুষের আনুগত্য কর, তবে তোমরা নিশ্চিতরূপেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ৩৫) সে কি তোমাদেরকে এই ওয়াদা দেয় যে, তোমরা মারা গেলে এবং মৃত্তিকা ও অস্থিতে পরিণত হলে তোমাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করা হবে? ৩৬) তোমাদেরকে যে ওয়াদা দেয়া হচ্ছে, তা কোথায় হতে পারে? ৩৭) আমাদের পার্থিবজীবনই একমাত্র জীবন। আমরা মরি ও বাঁচি এখানেই এবং আমারা পুনরুত্থিত হবো না। ৩৮) সে তো এমন ব্যক্তি বৈ নয়, যে আল্লাহ সম্বন্ধে মিথ্যা উদ্ভাবন করেছে এবং আমরা তাকে বিশ্বাস করি না। ৩৯) তিনি বললেনঃ হে আমার পালনকর্তা, আমাকে সাহায্য কর, কারণ তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলছে। ৪০) আল্লাহ বললেনঃ কিছু দিনের মধ্যে তারা সকাল বেলা অনুতপ্ত হবে। ৪১) অতঃপর সত্য সত্যই এক ভয়ংকর শব্দ তাদেরকে হতচকিত করল এবং আমি তাদেরকে বাত্যা-তাড়িত আবর্জনা সদৃশ করে দিলাম। অতঃপর ধ্বংস হোক পাপী সম্প্রদায়। ৪২) এরপর তাদের পরে আমি বহু সম্প্রদায় সৃষ্টি করেছি। ৪৩) কোন সম্প্রদায় তার নির্দিষ্ট কালের অগ্রে যেতে পারে না। এবং পশ্চাতেও থকাতে পারে না। ৪৪) এরপর আমি একাদিক্রমে আমার রসূল প্রেরণ করেছি। যখনই কোন উম্মতের কাছে তাঁর রসূল আগমন করেছেন, তখনই তারা তাঁকে মিথ্যাবাদী বলেছে। অতঃপর আমি তাদের একের পর এক ধ্বংস করেছি এবং তাদেরকে কাহিনীর বিষয়ে পরিণত করেছি। সুতরাং ধ্বংস হোক অবিশ্বাসীরা। ৪৫) অতঃপর আমি মূসা ও হারুণকে প্রেরণ করেছিলাম আমার নিদর্শনাবলী ও সুস্পষ্ট সনদসহ, ৪৬) ফেরআউন ও তার অমাত্যদের কাছে। অতঃপর তারা অহংকার করল এবং তারা উদ্ধত সম্প্রদায় ছিল। ৪৭) তারা বললঃ আমরা কি আমাদের মতই এ দুই ব্যক্তিতে বিশ্বাস স্থাপন করব; অথচ তাদের সম্প্রদায় আমাদের দাস? ৪৮) অতঃপর তারা উভয়কে মিথ্যাবাদী বলল। ফলে তারা ধ্বংস প্রাপ্ত হল। ৪৯) আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম যাতে তারা সৎপথ পায়। ৫০) এবং আমি মরিয়ম তনয় ও তাঁর মাতাকে এক নিদর্শন দান করেছিলাম। এবং তাদেরকে এক অবস্থানযোগ্য স্বচ্ছ পানি বিশিষ্ট টিলায় আশ্রয় দিয়েছিলাম। আল্লাহর নাম দিয়ে শুরু করছি যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। ২) এগুলো প্রজ্ঞাময় কিতাবের আয়াত। ৩) হেদায়েত ও রহমত সৎকর্মপরায়ণদের জন্য। ৪) যারা সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং আখেরাত সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস রাখে। ৫) এসব লোকই তাদের পরওয়ারদেগারের তরফ থেকে আগত হেদায়েতের উপর প্রতিষ্ঠিত এবং এরাই সফলকাম। ৬) একশ্রেণীর লোক আছে যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে গোমরাহ করার উদ্দেশে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে অন্ধভাবে এবং উহাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। এদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি। ৭) যখন ওদের সামনে আমার আয়তসমূহ পাঠ করা হয়, তখন ওরা দম্ভের সাথে এমনভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয়, যেন ওরা তা শুনতেই পায়নি অথবা যেন ওদের দু’কান বধির। সুতরাং ওদেরকে কষ্টদায়ক আযাবের সংবাদ দাও। ৮) যারা ঈমান আনে আর সৎকাজ করে তাদের জন্য রয়েছে নেয়ামতে ভরা জান্নাত। ৯) সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। আল্লাহর ওয়াদা যথার্থ। তিনি পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়। ১০) তিনি খুঁটি ব্যতীত আকাশমন্ডলী সৃষ্টি করেছেন; তোমরা তা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন পর্বতমালা, যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে ঢলে না পড়ে এবং এতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সর্বপ্রকার জন্তু। আমি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছি, অতঃপর তাতে উদগত করেছি সর্বপ্রকার কল্যাণকর উদ্ভিদরাজি। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: পবিত্র কুরআনে ১১৪ টি সূরা রয়েছে এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | label3 বাস্তব জীবনে নাম | label47 চলচ্চিত্র এবং অনুষ্ঠান ব্যবহারকারী পাতায় নিচের টেমপ্লেটটি ব্যবহার করতে কপি এবং পেস্ট করুন। সমস্ত পরামিতি ঐচ্ছিক। পরামিতি নাম সমূহ ছোট হরফের হওয়া আবশ্যক । এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমি অঞ্জন মল্লিক ৷ আমি ২০১৫ থেকে উইকিচর্চা শুরু করি ৷ আমি একজন উইকিপিডিয়ান হয়ে গর্বিত অনুভব করি পদার্থবিজ্ঞানের যে শাখায় তাপের সাথে শক্তি ও কাজের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে তাপগতিবিদ্যা বলে। তাপ হচ্ছে শক্তির একটি রূপ যা বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির সাথে সম্পর্কিত। দুটি বস্তুকে পরস্পরের সংস্পর্শে আনলে তাপের আদান প্রদান ঘটতে পারে। এই আদান প্রদান ঘটবে কিনা তা নির্ভর করবে বস্তুদ্বয়ের তাপীয় অবস্থার উপর। তাপমাত্রা বা উষ্ণতা হচ্ছে বস্তুর তাপীয় অবস্থা যা নির্ধারণ করে বস্তুটিকে অন্য বস্তুর তাপীয় সংস্পর্শে রাখলে তাপ দেবে না নেবে। গ্নু হেল্‌থে অন্যান্য আইটি সিস্টেমের মতই Groups বা Roles এর মাধ্যমে বিভিন্ন ডেটাতে প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রন করা যায়। গ্রুপ তৈরি, সম্পাদনা বা মুছে ফেলার জন্য আপনাকে Administration → Users → Groups সেকশনে যেতে হবে। গ্রুপ এর ফর্ম ওপেন করার জন্য প্রথমে New বাটনে ক্লিক করুন, কিংবা কোন বিদ্যমান গ্রুপ এ ডাবল ক্লিক করুন। এই ফর্মে দুটি ট্যাব থাকেঃ মেম্বার্স ট্যাবে কোন নির্দিষ্ট গ্রুপের অধীনে কতজন মেম্বার আছে তা দেখা যাবে। এখানে আপনি চাইলে গ্রুপে নতুন কোন ব্যবহারকারী যোগ করতে পারবেন, কিংবা বিদ্যমান ব্যবহারকারীর বিস্তারিত দেখতে পারবেন। ব্যবহারকারী একাউন্ট তৈরি করার পূর্বেই নির্দিষ্ট রোল বা গ্রুপ এর প্রবেশাধিকার সেট করে দেয়া নিরাপদ এবং উত্তম। এই পৃষ্ঠায় প্রশাসকদের সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। কোনো নীতি কীভাবে নির্ধারিত হয় কীভাবে আমি একজন প্রশাসক হতে পারি প্রশাসকের ভূমিকা কে পর্যবেক্ষণ করে কীভাবে আমি কোনো আইপির নিষিদ্ধকরণ উঠিয়ে নিতে পারি কীভাবে আমি একজন প্রশাসককে কোনো আইপিকে বাধাদান করার জন্য অনুরোধ করবো নিজের ব্যবহারকারী নাম পরিবর্তনের জন্য আবেদনের পূর্বে অবশ্যই: # এখানে আবেদনের পূর্বে আপনার বর্তমান একাউন্টে লগ-ইন (প্রবেশ) করুন। আপনি যদি প্রবেশ অবস্থায় না থাকেন তাহলে অনুরোধটি বাতিল বলে বিবেচনা করা হবে । # নিশ্চিত হয়ে নিন আপনি নামগুলো সঠিকভাবে লিখেছেন। এরপর পাতাটি সংরক্ষণ করুন। # যাদের অধিক সম্পাদনাযুক্ত একাউন্ট রয়েছে তাদের এই আবেদনটি করার পরপরই একাউন্ট থেকে লগ-আউট করা উচিত। # আবেদনের পর এই পাতাটি মাঝে মাঝে ব্রাউজ করুন, এমন হতে পারে আপনার আবেদনটি সম্পন্ন করতে নামপরিবর্তনকারী দলের কিছু জিজ্ঞাসা থাকতে পারে। একাত্তর- একটি সংখ্যা, হাজার ইতিহাস ইতিহাস কী, ইতিহাস কী নয় আমি পুরোপুরি উইকিপিডিয়া নয়, জাস্ট কোডিং ও অবস্থান উইকিপিডিয়া অনুসরণে করেছি। বাদবাকি, আমি কাজ ধারাবাহিকভাবে করছি চারদিনের মধ্যে শেষ করবো ভেবেছিলাম। :এটা ঠিক সমস্যা না। জাস্ট আরেকটু উন্নতি করার কথা ভাবছিলাম। এছাড়া টেমপ্লেটে কিছু সুক্ষ্ম ভুল রয়ে গেছে। আর নিবন্ধের টেমপ্লেট রেনডম সিস্টেম করা হয়েছিলো, কিন্তু একটাই অলওয়েজ শো করে। দ্যাটস ইট ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ০৫:০৪, ২২ জুলাই ২০১৭ (ইউটিসি) আই আন্ডারস্ট্যান্ড ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ২২:০৩, ২২ জুলাই ২০১৭ (ইউটিসি) ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ০৭:১৩, ১২ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) ok ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১১:১৩, ১৫ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) রান্না করার অনেক ধরনের পদ্ধতি রয়েছে। রান্নার উপাদান ও পদ্ধতির তারতম্যর জন্য রান্না আলাদা হয়ে থাকে। এ ছাড়াও ভৌগোলিক স্থান ও সংস্কৃতি ভেদেও পদ্ধতি আলাদা হয়। রান্না ভেজা ও শুষ্ক দুই ভাবেই করা যায়। এই পাতায় আলাপ পাতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ব্যবহারকারী পাতার জন্য দেখুন উইকিবই:ব্যবহারকারীর পাতা]]।'' এই বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য দেখুন উইকিবই:আলাপ পাতার নির্দেশাবলী]]।'' উদাহরণস্বরূপ ইসলাম নামক একটি বই আছে, যেখানে ইসলাম সম্মন্ধে আলোচনা করা হয়েছে। সেই একটি অন্য একটি পাতা আলাপ:ইসলাম রয়েছে, যেখানে ইসলাম বইটির সম্ভাব্য উন্নয়নের জন্য সম্পাদকগণ আলোচনা করেন। *বইয়ের আলাপ পাতা সম্পাদকদের ব্যক্তিগত মতাদর্শ প্রচার বা নৈমিত্তিক আলোচনার স্থান নয়। শুধুমাত্র ব্যবহারকারীদের সহযোগী পৃষ্ঠাগুলোর উন্নয়নের আলোচনার জন্যই আলাপ পাতা। *একই রকম বার্তা কয়েকজন ব্যবহারকারীর পাতায় দেওয়াকে বিশেষভাবে অনুৎসাহিত করা হয়, বিস্তারিত জানতে দেখুন উইকিবই:ক্যানভাসিং]]। কোনো আলাপ পাতায় প্রবেশ করা কোনো আলাপ পাতায় প্রবেশ করতে lc MediaWiki:Talkpagelinktext lc MediaWiki:Talk বা lc MediaWiki:Talkpage নামাঙ্কিত ট্যাবগুলোতে ক্লিক করুন। এই লিঙ্কগুলো আপনি কোনো পৃষ্ঠার উপরের দিকে বা ক্ষেত্রবিশেষে পাতার বাম পাশে খুঁজে পাবেন। আলাপ পাতার সবচেয়ে বেশি প্রদর্শিত ও আদর্শ নামস্থান হচ্ছে আলাপ সেই সঙ্গে নিবন্ধের শিরোনাম। উদারহরণস্বরূপ ইসলাম নিবন্ধের আলাপ পাতার নাম আলাপ:ইসলাম]]। নিবন্ধ ছাড়া অন্যান্য প্রকারের নিবন্ধের ক্ষেত্রে "আলাপ যুক্ত হয় ঐ পাতার প্রকারের নামের পরবর্তীতে। উদাহরণস্বরূপ: ব্যবহারকারী প্রকারের পাতার আলাপ পাতার ক্ষেত্রে ঐ আলাপ পাতার নাম হয় ব্যবহারকারী আলাপ । ব্যবহারকারী আলাপ পাতা কোনো ব্যবহারকারী পাতার সহযোগী পাতা। যখন আপনি আলাপ পাতায় আছেন, তখন নিবন্ধ পাতায় যেতে, ঐ পাতার উপরের অবস্থিত "নিবন্ধ" বা "Article" ট্যাবে ক্লিক করুন। পাতার প্রকারের ওপর ভিত্তি করে এটি "প্রকল্প পাতা Projectpage" ইত্যাদি নামে থাকতে পারে। আপনি ছাড়া অন্য কেউ আপনার আলাপের পাতায় কিছু লিখলে, স্বয়ংক্রিয় ভাবে নিচের দৃষ্টি আকর্ষণী বার্তাটি আপনাকে সকল পাতায় দেখাবে, যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি আপনার আলাপের পাতাটি দেখছেন। যদি আপনি "নতুন বার্তা" লিঙ্কে ক্লিক করেন, তবে এটি আপনাকে সরাসরি আপনার আলাপের পাতার শেষে নিয়ে যাবে। যদি আপনি "সর্বশেষ সংশোধনের সাথে পার্থক্য" লিঙ্কে ক্লিক করেন তাহলে এটি আপনাকে আপনার আলাপের পাতার সর্বশেষ সম্পাদনাটি দেখাবে। তালিকাটি অ → হ (বাংলা) এবং A → Z ইংরেজি অনুযায়ী নামের তালিকাটি সাজানো হয়েছে । বিশেষ দ্রষ্টব্য: নিজেকে বর্ণানুক্রমিকভাবে তালিকাবদ্ধ করুন। সকল সচেতন মানুষ স্বাভাবিকভাবেই সুখ চান। মানুষের একটি জটিল মন আছে, এই লক্ষ্য পথ কখনও সমানভাবে জটিল বলেও মনে করতে পারেন। এই উইকিবইয়ের লক্ষ্য আত্মতৃপ্তি পাওয়ার সহজ পথ অনুসন্ধান করা। আমরা সুখের দিকে কিভাবে কাজ করি প্রতিটি মুহুত্তে আল্লাহ এর উপর ভরসা রাখুন। buttonlabel= নতুন নির্বাচিত রন্ধনপ্রণালী উপকরণ তৈরি করুন প্রিয় সাকিবুল ইসলাম রিজভি ভাই, অনেক ব্যবহারকারী মত প্রকাশ করেন যে যখন তারা একটি বার্তা পায় তখন তাদের নিজের আলাপ পাতায় উত্তর না দিয়ে সেই ব্যবহারকারীর পাতায় যেতে হয়। এক আলাপ পাতা থেকে অন্য আলাপ পাতায় যাওয়া অনেক সময় ঝামেলার মনে হয়। আলোচনার মাঝে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। এটার অবসান ঘটাতে আপনি এই টেম্পলেটটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্যবহার করে আপনি আপনার আলাপ পাতা থেকে বার্তাপ্রদানকারীর উত্তর পাঠাতে পারবেন। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারী আলাপ পাতা শীর্ষ টেমপ্লেট]] এই বইগুলোর প্রায় অর্ধেক কাজ করা হয়ে গেছে, এখনো অতিরিক্ত পৃষ্ঠা এখনও তৈরি করা হতে পারে এবং বাকি কাজ সম্পন্ন করা হবে। [[Category:সম্পূর্ণতার অবস্থা অনুযায়ী বই| 3]] এই বইগুলি প্রায় পর্যন্ত একটি চতুর্থাংশ কাজ করা হয়েছে, অধিকাংশ পাতার কাজ করা এখনো বাকি আছে। [[Category:সম্পূর্ণতার অবস্থা অনুযায়ী বই| 4]] এই বইগুলো প্রায় সম্পূর্ণ, তবুও কিছু কিছু পৃষ্ঠায় এখনো কাজ করা হচ্ছে বা বইটির ফর্ম্যাটিং এবং পুনরায় যাচাই বাছাই এর কাজ করা এখনো পর্যন্ত হয়নি। [[Category:সম্পূর্ণতার অবস্থা অনুযায়ী বই| 2]] এই বইগুলি সম্পূর্ণ বিবেচনা করা হলেও এর থেকে আরও উন্নতি হিসাবে এখনো তৈরি করা যায় এবং ভবিষ্যতে এই বইগুলোর যেকোনো প্রয়োজনীয় সংশোধন করার প্রয়োজন হতে পারে। আপনি নিজেও বইগুলোকে আরও উন্নত করতে সর্বদা স্বাগত! [[Category:সম্পূর্ণতার অবস্থা অনুযায়ী বই| 1]] একজন প্রকৌশলীর দৃষ্টিতে জৈব অর্গাজমের বিভিন্ন অংশ। জাভা স্ক্রিপ্ট একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা ওয়েবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এখানে খুব সামান্য হলেও মেলা ধারণা দেয়া হবে। | usercategory বাংলাদেশী উইকিবই অবদানকারী * গরুর মাংস (হাড় ছাড়া ৪০০ গ্রাম * হলুদ গুঁড়ো হাফ চা চামচ * রসুন বাটা ১ চা চামচ * আদা বাটা ১ চা চামচ * সয়া সস্ ১ চা চামচ * লেবুর রস ৩ চা চামচ * সরিষার তেল ২ চা চামচ * ধনে পাতা কুচি ২ চা চামচ * পুদিমা পাতা পরিমান মত # গরুর মাংস ধুয়ে হলুদ গুঁড়ো, রসুন বাটা, আদা বাটা, টমেটো সস্ সয়া সস্ ও লবণ দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে নিন। ফ্রিজের নরমালে ১ ঘন্টা রাখুন। # কড়াইতে তেল গরম করে মেরিনেটেড করে রাখা বিফ ভাজুন। কম আঁচে সময় নিয়ে ভারতে হবে। # ঢেকে রাখুন, আগুন খুব কম আঁচে থাকবে। মাঝে মাঝে উল্টেপাল্টে নেড়ে দিন। ঘন্টাখানেক পর দেখবেন বিফ নরম হয়ে গেছে। আগুন নিভিয়ে কিছুক্ষণ ঠান্ডা হতে দিন। # এবার বিফ তুলে নিয়ে কেটে আরও ছোট ছোট করে নিন। একটা মিশ্রণের বাটিতে বিফ নিন এবং একে একে উপকরণ গুলো দিয়ে দিন। ধনে পাতা, পুদিমা পাতা, মরিচ গুঁড়ো, পেঁয়াজ কুচি, লেবুর রস, সরিষার তেল ও এক চিমটি লবণ দিয়ে মিশিয়ে নিন। ! উপকরণ এর নাম পরিমাপ | গরুর মাংস (ছোট টুকরো করে কাটা ১ কেজি | পোলাওয়ের চাল ৫০০ গ্রাম | জয়ত্রী গুঁড়ো ১/২ চা চামচ | সরিষার তেল ১/২ কাপ | রসুন বাটা ১ চামচ | পানি এবং লবণ প্রয়োজন মত # প্রথমে দই, আদা বাটা, রসুন বাটা, গোলমরিচের গুঁড়ো, লবণ এবং গরম মসলা মাংসের সাথে মিসিয়ে ম্যারিনেট করে ১ ঘন্টা রেখে দিন। # কড়াইতে তেল দিয়ে হাল্কা বাদামী করে ভেজে মাংস দিন, কম আঁচে ঢেকে রাখুন, প্রয়োজন হলে অল্প পানি দিন এবং মাংস সিদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। # হাঁড়িতে প্রয়োজনমতো (সাড়ে ৩ কাপ লাগবে ৫০০ গ্রাম চালে) পানি ফুটিয়ে চাল, দুধ, লবণ দিয়ে নাড়ুন। পোলাওয়ের চাল হয়ে আসার আগে ৬-৭ টুকরো কাঁচামরিচ দিন। আমি একজন ছাত্র, তাই আমার পড়াশুনার জন্য লেকচার দেয়ার মাঝে দেরি হয়ে গিয়েছে কয়েকবার। এটা আপনাদের মনোযোগে বিঘ্ন ঘটালে আমি সত্যিই দুঃখিত। দয়াকরে সব লেকচারগুলো এবার একবার প্রথম থেকে দেখুন, দেখবেন সব সহজ হয়ে যাচ্ছে আপনার কাছে। আমি হয়তো সবকিছু বিস্তারিতভাবে দেখাতে পারিনি, কিন্তু চেষ্টা করেছি কীভাবে কাজগুলো করতে হয়, তার পদ্ধতিটা দেখাতে। আশাকরি আপনারা সেগুলো বুঝতে পেরেছেন। * আপনারা নিজেরা গুগল থেকে রিসোর্স নামিয়ে দেখে দেখে প্রাক্টিস করুন। প্রথমে প্রথমে কপি করুন হুবুহু। একসময় দেখবেন নিজেই নতুন ডিজাইন তৈরি করতে পারছেন কোন কপি ছাড়াই। কালার সেন্স বাড়ানোর জন্য ভাল ভাল কাজ সংরক্ষণ করে রাখুন আর সময় পেলেই সেগুলো দেখুন। * কোন ডিজাইন করার আগে আইডিয়া না পেলে ঐ ডিজাইন সম্পর্কিত ডিজাইন গুগলে খুঁজতে থাকুন। আইডিয়া পেয়ে যাবেন একসময়। * নিজের কাজ ফেসবুকে বা অন্য কোথাও শেয়ার করুন। অন্যের সমালোচনাকে পজেটিভ হিসেবে নেন। কেউ কাজে খুঁত ধরলে রেগে না গিয়ে সেই খুঁতটা ঠিক করুন। * নিজের কোন কাজ কখনো ডিলিট করবেন না, তা সেটা যত খারাপই হোক না কেন। একদিন অবসরে পুরানো কাজ নিয়ে ঘাঁটতে থাকুন, দেখবেন নতুন কিছু করে ফেলেছেন ঐ কাজ থেকেই! * বেশি বেশি প্রাক্টিস করুন। কয়েকদিন টুলসের ব্যবহার শিখলেই ভাল ডিজাইনার হওয়া যায় না। যখন আপনি নিজের মাথাতে কোন সফটওয়ার ছাড়াই ডিজাইন বানাতে পারবেন, সেদিন বুঝবেন যে আপনি কিছু শিখতে পেরেছেন এতোদিনে। * অন্যকে সাহায্য করার মানসিকতা তৈরি করুন। অন্যকে শিখালে আপনার কিছু কমে যাবে না। * কাউকে নিজের প্রতিদ্বন্দি ভাববেন না। নিজে যেটুকু পারেন সেটুকু দিয়ে চেষ্টা করে যান। সাফল্য আসবেই। !বাংলা প্রতিবর্ণ অ আ ই ঈ উ ঊ এ ঐ ও ঔ বেসিক এডোবি ফটোশপঃ- গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? ও ডিজাইনের বেসিক আলোচনা * ডিজাইন অর্থ নকশা। ডিজাইন হচ্ছে কোনো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের উপর বস্তুর পরিকল্পিত অবস্থান। অর্থাৎ একটি ছবির সমাপ্তিকরণে নির্দেশকের ভূমিকা পালন করে যে নকশা করা হয় তাকেই বলা হয় ডিজাইন। * নকশা তৈরীর মূল সূত্র সমূহ সঠিক ভাবে ব্যবহার করার মাধ্যমে একটি সঠিক নকশার জন্ম হয়। সংক্ষেপে বলা যায় কোনো সৃজনশীল কর্মের প্রাথমিক কাঠামোই হচ্ছে ডিজাইন। ডিজাইন করতে ২ ধরনের জিনিস প্রয়োজন হয়। * গ্রাফিক শব্দটি জার্মান শব্দ গ্রাফিক হতে এসেছে। এর অর্থ চিত্র বা রেখা। * গ্রাফ শব্দের অর্থ চিত্র এবং ডিজাইন অর্থ নকশা। * সহজ ভাষায়, চিত্র দ্বারা নকশা তৈরি করা বা করার প্রক্রিয়াকে বলে গ্রাফিক ডিজাইন। অন্য কথায়, ড্রইং ছবি বা কোনো ইমেজ এবং অক্ষর শিল্পই হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : * মসুড়ির ডাল আধা কাপ * পেঁপের টুকরা আধ কাপ * আদা বাটা ২ চা চামচ * মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ * ধনে ও জিরা বাটা ২ চা চামচ * গরম পানি ৪ কাপ * এলাচ ও দারুচিনি ২টি * তেল ৪ টেবিল চামচ * ঘি ২ টেবিল চামচ # তেলে পেঁয়াজ হালকা লাল করে ভেজে এতে সব সবজি দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে নিন। # একে একে চাল, ডাল এবং সব মসলা দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজতে হবে। # এবার পানি ও লবণ দিয়ে ঢাকুন। ফুটে উঠলে চুলার আঁচ কমিয়ে দিন। # চাল ও সবজি সিদ্ধ হলে ওপরে ঘি ছড়িয়ে নামিয়ে নিন এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : একটি রান্নাঘর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের উপকরণ ব্যবহার করা হয়। উইকিবই রন্ধনপ্রণালী এর লক্ষ্য এর প্রতিটির ব্যবহারসমূহ সহ, বিকল্প সকল সরঞ্জাম এর উপর একটি নিবন্ধ থাকবে, যদি আপনার মনে হয় সবগুলো আইটেম আছে কি না, তবে আপনিও লিখতে পারেন। বিভিন্ন উপকরণ এর নিম্নলিখিত সংগ্রহ থেকে পৃষ্ঠাগুলি থেকে পৌঁছানো যাবে স্বাভাবিকভাবে রান্নাঘরের ব্যবহৃত চালিত হয় এমন যন্ত্রপাতি: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই টেমপ্লেট দুটি পরিবর্তনশীল গ্রহণ করতে পারে: এই মডিউলটি নীতিমালা এবং নির্দেশিকাসমূহের জন্য সহায়িকা হিসাবে কাজ করে যা সাধারণত প্রকল্প প্রতিষ্ঠাতা এবং সম্প্রদায় কর্তৃক গৃহীত এবং গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত এমনকি প্রয়োজনীয়ও। এগুলি আমাদের লক্ষ্য এবং ফ্রি, উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক সামগ্রী, ম্যানুয়াল এবং অন্যান্য পাঠ্য বিকাশের কাজ করতে সহায়তা করবে। অপর অবদানকারীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই নীতিমালা ও নির্দেশাবলী PAGENAME mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') [[বিষয়শ্রেণী:বর্তমান সময় ভিত্তিক তারিখ-গণনা টেমপ্লেট PAGENAME [[বিষয়শ্রেণী:বর্তমান সময় ভিত্তিক তারিখ-গণনা টেমপ্লেট PAGENAME [[উইকিবই:যাচাইযোগ্যতা ও উইকিবই:কোনো মৌলিক গবেষণা নয় এর সাথে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি হলো উইকিপিডিয়ার তিনটি প্রধান তথ্য সংক্রান্ত নিয়ম। পুরোপুরি উইকিপিডিয়া থেকে কপেইড আসলে উইকিপিডিয়ার সাথে উইকিবইর কোন মিল নেই। এই বইটিতে প্রাথমিক চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সেই সাথে প্রযোজ্য কিছু জটিল বিষয়ও আলোচিত হয়েছে। মূলত যে বিষয়গুলো এই বইতে আলোচিত হয়েছে তা হলো: * প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ ও সিপিআর (কার্ডিও পালমোনারি রেসাসিয়েশন) * প্রাথমিক চিকিৎসার আইনগত প্রযোজ্যতা যেমন: রক্তপাত, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া (হার্ট অ্যাটাক) প্রভৃতি এবং * স্ট্রোক শ্বসন সংক্রান্ত জরুরী অবস্থা, যেমন: হাঁপানী, অ্যানাফাইল্যাক্টিক শক শরীরের অভ্যন্তরস্থ ক্ষতিসমূহ, যেমন: হাড় ভাঙা, এবং অভ্যন্তরীণ রক্তপাত পুড়ে যাওয়া, ও অন্যান্য চিকিৎসীয় অবস্থা প্রভৃতি। প্রাথমিক চিকিৎসা বিস্তারিত পড়ুন দ্রুততম প্রাণী সম্পর্কে টুকিটাকি মজাদার তথ্য: * পূর্ণ ক্ষমতার এক-একটি দৌড়ের পরে চিতা অন্তত ১৫ মিনিট বিশ্রাম করে। * চিতাবাঘ গর্জন করেনা। কিন্তু, তারা অত্যন্ত চিকন প্রকৃতির (un-catlike) আওয়াজ করে। অনেকে তাদের আওয়াজকে পাখিরডাক বলে ভুল বোঝেন। উইকিশৈশব:বিড়ালের বড় প্রজাতি/চিতা আরো পড়ুন return Category:পুরানো শৈলীর ইউআই-বোতাম ব্যবহার করা পাতা একটি সম্পাদনা পাতায় নিম্নলিখিত বিভাগগুলো থাকে * এডিট বা সম্পাদনা টুলবার * একটি প্রাকদর্শন, যদি আপনি অনুরোধ করে থাকেন। আপনার পছন্দানুযায়ী সম্পাদনাসমুহ পাতার উপরে প্রাকদর্শন হিসেবে থাকতে পারে। লেখা সম্পাদনা বাক্সের উপরে থাকা সম্পাদনা টুলবার আপনাকে উইকি মার্কআপ তৈরি করতে সহায়তা করে, যা উইকি পাতার লেখাগুলোর সৌন্দর্যবর্ধনের কাজে ব্যবহৃত হয়। পাতা সম্পাদনার সময়, লেখা সম্পাদনা বাক্সের উপরে থাকা সম্পাদনা টুলবারের সাহায্য তে ক্লিক করলে, উইকি মার্ক আপের মাধ্যমে কি কি পরিবর্তন করা সম্ভব তা দেখতে পাবেন। আরেকটি উপায়, যার মাধ্যমে উইকি মার্কআপ ব্যবহার করা শিখতে পারেন তা হলো, এমন একটি পাতার সম্পাদনা য় ক্লিক করা, যেখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজন মতো উইকি মার্কআপ অনুলিপন করতে পারবেন। কেমন যেন বেমানান হয়ে গেল ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ০১:৩৫, ১ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) # সহপ্রকল্প অধ্যায় হচ্ছে বিজ্ঞাপনভিত্তিক, কিন্তু একজন আগমনকারীর জন্য ভিতরে প্রবেশটা অধিক জরুরি। # এই পাতাটা যেহেতু সবার সামনে নিয়ে এসেছেন তাই এডিট করলাম না, কিন্তু ভেবে দেখবেন। ধন্যবাদ ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১৫:১৯, ১১ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) আর, মোবাইল ভিউয়ারে উইকিবইয়ের ভিতরে প্রবেশের কোনো ব্যবস্থা নেই। বিষয়টা ভেবে দেখবেন। ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১৫:৫১, ১১ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আমরা আশা করি আপনি এই সম্প্রদায় এবং এখানে আপনার কাজে আনন্দ পাবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে দেখুন : এই টেমপ্লেটটি ব্যবহার করার সময় আপনার স্বাক্ষর nowiki nowiki যোগের প্রয়োজন নেই। স্বাগত বার্তা বর্তমানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রদান করায়, ম্যানুয়ালি এটি যোগেরও প্রয়োজন নেই। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: local category বিষয়শ্রেণী:চিত্রের সারাংশ বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন এই টেমপ্লেটটি শুধুমাত্র টেমপ্লেটের মাধ্যমে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। এটি লক্ষ্য করা গেছে, বাংলা উইকিপিডিয়ায় অধিকাংশ ব্যবহারকারী চিত্র আপলোড করলে চিত্রের বর্ননা ইংরেজিতে দেন। বাংলা উইকিপিডিয়া হিসেবে বাংলা উইকিপিডিয়ায় চিত্রের বিবরণ বাংলায় দেয়া হবে এটাই আশা করা হয় । তাই চিত্র আপলোডের পর ব্যবহারকারী যদি চিত্রের বিবরণ ইংরেজিতে দেন তাহলে তাঁকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অবহিত করাই এই টেমপ্লেটের কাজ। প্রাথমিকভাবে শুধুমাত্র চিত্রের বিবরণ সম্পর্কিত টেমপ্লেটে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। টেমপ্লেটে ইনপুট হিসেবে যদি বাংলা দেয়া হয়, তাহলে টেমপ্লেট ফলাফলে কিছু করবে না। কিন্তু ইনপুট হিসেবে যদি ইংরেজি বা বাংলা-ইংরেজি দেয়া হয়, তাহলে টেমপ্লেট ফলাফল লাল রঙে দেখাবে ও সেই পাতা/চিত্রকে বিষয়শ্রেণী:চিত্রের সারাংশ বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন এর অন্তর্ভুক্ত করবে। 'ব্যবহারকারী নামস্থানের লগে ভুক্তি যোগ করা হয়েছে make this to logPageName ? এই পাতায় কোন পরিবর্তন করলে তা অনেক ব্যবহারকারীকে প্রভাবিত করবে। সম্পাদনার পূর্বে দয়া করে WT:TW এ আলোচনা করুন। সমস্ত পরিবর্তনগুলি সংগ্রহস্থলে করা উচিত, অন্যথায় সেগুলি হারিয়ে যাবে। আরও তথ্যের জন্য WP:TW ভ্রমণ করুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: I c t কী।তা বলতে চাই এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: error একটি প্যারেন্ট ফ্রেম ছাড়া invoke:Unsubst দেয়ার কোন অর্থ নেই [[বিষয়শ্রেণী:মডিউল যা ট্র্যাকিং বিভাগ যোগ করে]] rel2abs সংগ্রহশালা ১৩ root সংগ্রহশালা ১৩]] rel2abs সংগ্রহশালা ২৮ root সংগ্রহশালা ২৮]] rel2abs সংগ্রহশালা ৩১ root সংগ্রহশালা ৩১]] মিষ্টি হলো চিনির বা গুড়ের রসে ভেজানো ময়দার গোলা কিংবা দুধ- চিনি মিশিয়ে তৈরি বিভিন্ন আকৃতির ছানার অথবা ময়দার টুকরো করা খাবার। বাঙালির খাওয়া-দাওয়ায় মিষ্টি একটি অতি জনপ্রিয় উপকরণ। বাঙালির কোন উপলক্ষ-অনুষ্ঠানই মিষ্টি ছাড়া পূর্ণতা পায় না। মিষ্টির নাম শুনলেই জিভে জল আসে। বাংলাদেশে মিষ্টিকে পণ্য করে গড়ে উঠেছে অগণিত নামী-দামী মিষ্টি-বিক্রয়কেন্দ্র। সেই আদিযুগের লাড্ডু থেকে শুরু করে সন্দেশ, কালোজাম পেরিয়ে আজ মিষ্টির প্রকারভেদ শিল্পের পর্যায়ে চলে গেছে। বিভিন্ন রকমের মিষ্টি স্বাদ, আকারে এমনকি নামকরণে ভিন্নতা নিয়ে জনপ্রিয়। সাধারণত মিষ্টি স্বাদযুক্ত খাদ্যকে মিষ্টি বলা হয়ে থাকে; এটি সাধারণত প্রাকৃতিক সুগার থেকে আসে। ঝালমুড়ি বাংলাদেশের সর্বত্র জনপ্রিয় একটি খাবার যা মুড়ি, চানাচুর ও অন্যান্য মসলা সংযোগে তৈরি হয়। বিশেষ করে স্কুল, কলেজ অর্থাৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে এটি সাধারণত ফেরি করে বিক্রি করা হয়। সবখানে এটি ফেরি করেই বিক্রি করা হয়। দোকানে কিংবা হোটেলে পাওয়া যায়না। পরিবেশনকালে সাধারনত কাগজ দিয়ে তৈরি ঠোঙ্গা ব্যবহার করা হয়। আবার কখন কখন বাটিতে করে খাওয়া হয়। কাগজের ত্রিকোনাকৃতি একটা পাত্র বানিয়ে দেওয়া হয়। আর খেতে চামচ হিসেবে ব্যবহারের জন্য শক্ত কাগজ কেটে দেওয়া হয়। আবার অনেক জায়গায় স্পেশাল ঝালমুড়ি পাওয়া যায়। যার দাম একটু বেশি। মাংসও দেওয়া হয় অনেকসময়। পুরানো ঢাকার মানুষেরা মাংস দেওয়া স্পেশাল ঝালমুড়ি বেশি পছন্দ করেন। | label11 প্রতি পরিবেশনে আনুমানিক ক্যালরি]] ডিম ভাজি বলতে বুঝায় তেল, মরিচ, পেঁয়াজ, লবণ এবং অন্যান্য মসলা সহকারে ফ্রাই প্যানে ভেজে তৈরি একধরনের খাবার। তৈরির বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে ডিম ভাজি থেকে আরও বিভিন্ন পদের আইটেম তৈরি করা যায়। একটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিলে ডিমটি ফুলে উঠবে ৪০ ৬০ সেকেন্ড পরে উল্টিয়ে দিতে হবে এভাবে ৩ থেকে ৪ মিনিট ভাজতে হবে | এবার নামিয়ে তেল নিংড়ে ডিম ভাজি প্লেটে পরবর্তী ধাপ অনুযায়ী পরিবেশন করা হয় | এটি আমেরিকায় প্রায়ই একটি পানীয় গ্লাস বা বিস্কুট এক ফালি বাইরে একটি বৃত্ত বা অন্যান্য আকৃতিতে কাটা রুটি দ্বারা তৈরি করা হয়। রুটি একপাশে বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজা হয় এবং তারপর ফ্লিপ, এবং একটি ডিম ভাজতে সাধারণত লবণ এবং মরিচ ব্যবহার করা হয়। ফ্রাই প্যানে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দেয়া হয় এবং তৈরি না হওয়া পর্যন্ত ডিম ফ্রাই করা হয়। রুটি মাঝে প্রায়ই পাশাপাশি ডিমের সাথে ভাজা হয় এবং ডিমের উপরে রুটি পরিবেশিত হয়। উত্তর আমেরিকানদের ডিম ভাজাতে বিভিন্ন পদ ব্যবহার: * কুসুম ফেটিয়ে এবং ডিমের সাদা সম্পূর্ণরূপে রান্না করা হয়। ডিম ভাজা সাধারণভাবে সেন্ট্রাল পেনসিলভানিয়া বসবাসকারী পেনসিলভানিয়া ডাচ ব্যক্তিদের কাছে "ডিপ ডিম" নামে ডাকা হয় এবং এদের ডিম ভাজা টোস্ট এর সাথে খাওয়ার অভ্যাস আছে। টোস্টের চারপাশে কুসুম খাওয়ার সময পেস্ট করে নেয়া হয়। * মাঝারি উভয় পক্ষের রান্নায় কুসুমের কেন্দ্রে যেন নরম এবং তরলের কাছাকাছি থাকে সেভাবে রান্না করা হয়। ডিমের সাদা অংশ সূক্ষভাবে রান্না করা হয়। * ভাঙা কুসুমের সঙ্গে উভয় পক্ষের রান্নায় ডিম বেশি কড়া ভাজা হয়। * কুসুমের সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে একটি সেদ্ধ ডিম ভেজেও রান্না করা হয়। * ডিমের সাদা অংশ রান্না করা হয়, যতক্ষণ না শুধুমাত্র একপাশে রান্না হয়, কিন্তু কুসুম তরলই রয়ে যায়। এই ডিম প্রায়ই "আপ ডিম হিসাবে পরিচিত। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]। শেষ করার আগে আধা-চামচ পানি যোগ করা হয়। রান্নার সময় একটি ঢাকনা দিয়ে ফ্রাইং প্যান মাঝে মাঝে ঢেকে দেয়া হয়। ভারতে ডিম ভাজাকে সবচেয়ে বেশি পোচ বলা হয়। তারা কিছুটা কুসুম ভিতরে নরম রেখে রান্না করে। কিছু রেস্টুরেন্টে ডিম ভাজা (কড়া বা "ডিম আধা ভাজা" তৈরি করে। দক্ষিণ ভারতে ডিম বিক্রেতা সাধারণ রাস্তার ডিম বিক্রি করে। তারা সাধারণত এই ধরনের খাবারে সরিষার তেল এবং উদ্ভিজ্জ তেল এর সঙ্গে বিভিন্ন মসলা দিয়ে ডিম ভাজি এবং রুটি সহ ডিশ তৈরি করে। সময় সময় ভাজার পরে, তারা কখনো কখনো গোলমরিচ, লঙ্কা গুরা, কাচা মরিচ কুচি, এবং লবণ মশলা হিসাবে এর সঙ্গে অল্প ছিটিয়ে দেয়া হয়। সেন্ট্রাল এবং উত্তর ভারতের ইংরেজিভাষী মধ্যবিত্ত ও মধ্য স্তরের রেস্টুরেন্ট ইন সিঙ্গেল ভাজা একদিকে এবং ডবল ভাজা উভয় দিকে ভাজা বুঝায়। ডিম ভাজাতে বেকন, সসেজ, এবং বিভিন্ন মশলা এর সঙ্গে টোস্ট পরিবেশন করা হয়। অথবা একটি স্যান্ডউইচ মধ্যে ডিম ভাজি দেয়া হয়। সাধারণত ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ডের খাওয়া ফুল ব্রেকফাস্টে একটি অপরিহার্য অংশ। প্রায়ই ডিম ভাজা একটি জনপ্রিয় খাবার হিসেবে হ্যাম বা ধোঁকা স্টেকের সঙ্গে পরিবেশিত হয়। ডিম উচ্চ তাপের উপর রান্না করা হয় এবং গরম চর্বি ডিমের উপরে আবরন দেয়া হয়। এটি রান্নার সঙ্গে একটি কাস্টার্ড এর মত কুসুম থাকে। জাপানে ডিম ভাজাকে বলা "medama Yaki 目 玉 焼 き)। ডিম ভাজা সাধারণত খুশির মুহুর্তগুলোতে তৈরি করা হয়। তারা লবণ এবং মরিচ, বা সয়া সস দিয়ে এটি পরিবেশন করে। ডিমের উপর কখনও কখনও লবণ ছিটিয়ে রান্নার সঙ্গে তেলে ভাজা হয়। এটা "bibimbap" বা "Kimchi bokkeumbap" নামে সাধারণ ডিম ভাজা বলে। কখনও কখনও তরকারি হিসেবে রান্না করে কেবল সরিষা এবং তিল তেল একটি চামচের এক চামচ, সঙ্গে গরম ভাত, একটি ভাজা ডিমের আইটেম তৈরি করা হয়। মাঝে মধ্যে পাঁউরুটি মাঝে লবণ দিয়ে ডিম ভাজার সাথে দেয়া হয়। নেদারল্যান্ডে ভাজা ডিম সাধারণত ব্রেকফাস্ট বা লাঞ্চের জন্য তৈরি করা হয়। ভাজা বেকনের সঙ্গে প্রায়ই, রুটির একটি ফালির উপরে পরিবেশিত হয়। একটি দুটি বা তিনটি ডিম ভাজা একই সাথে একটি থালায় পরিবেশন করা হয়। প্রথমে হ্যাম এবং পনির বা বেকন এবং পনিরের সঙ্গে একসাথে ভাজা হয়। পরে ঠান্ডা মাংসে যেমন গরুর মাংস বা হ্যাম এর উপর বাটার রুটি দিয়ে রান্না করা হয় এবং সাধারণত একটি শুলফা জরান সঙ্গে এটি করা হয়। এটা নেদারল্যান্ড অনেক ক্যাফে, ক্যান্টিন, এবং লাঞ্চ আসরে পরিবেশিত হয়। সাধারণত আস্ত কুসুমের সঙ্গে ভাজা হয় এবং এটিকে একত্রে (রাশিয়ান: болтунья) বলা হয়। এতে বিভিন্ন বৈচিত্র থাকতে পারে: ইয়াইচানইটসা দুটি প্রধান বৈচিত্র্যের, একটি (глазунья রাশিয়ান) যেমন ভাজা বেকন, হ্যাম, লবণ শুয়োরের মাংস বা অন্যান্য খাবারের মধ্যেও, ভাজা রুটি বা পেঁয়াজ, বা অন্যান্য সবজি হিসাবে তৈরি করা হয় । উভয় ধরনের খাবার প্রস্তুতিতে একাধিক ডিম একটি কড়াই বা ফ্রাইং প্যান মধ্য রান্না করা হয়। কাঁচাগোল্লা সৃষ্টির রয়েছে চমৎকার কাহিনী। জনশ্রুতি আছে নিতান্ত দায়ে পরেই নাকি তৈরী হয়েছিল এই মিষ্টি। নাটোর শহরের লালবাজারের মধুসূদন পালের দোকান ছিল নাটোরের প্রসিদ্ধ মিষ্টির দোকান। দোকানে বেশ কয়েকটি বড় বড় চুলা ছিল। মধুসূদন এসব চুলায় দেড় থেকে দু’মণ ছানা দিয়ে রসগোল্লা, পানিতোয়া, চমচম, কালো জাম প্রভৃতি মিষ্টি তৈরি করতেন। দোকানে কাজ করতেন দশ পনেরজন কর্মচারী। হঠাৎ একদিন মিষ্টির দোকানের কারিগর আসেনি। মধুসূদনের তো মাথায় হাত! এত ছানা এখন কী হবে? এই চিন্তায় তিনি অস্থির। নষ্টের হাত থেকে রক্ষা পেতে ছানাতে তিনি চিনির রস ঢেলে জ্বাল দিয়ে নামিয়ে রাখতে বলেন। এরপর মুখে দিয়ে দেখা যায় ওই চিনিমেশানো ছানার দারুণ স্বাদ হয়েছে। নতুন মিষ্টির নাম কী রাখা হবে এ নিয়ে শুরু হয় চিন্তা ভাবনা। যেহেতু চিনির রসে ডোবানোর পূর্বে ছানাকে কিছুই করতে হয়নি অর্থাৎ কাঁচা ছানাই চিনির রসে ঢালা হয়েছে, কিন্তু রসগোল্লার ছানাকে তেলে ভেজে চিনির রসে ডোবানো হয়। তাই তার নাম করণ হয়েছে রসগোল্লা। এটা কাঁচা ছানার রসে ডোবানো হয়েছে বলেই এর নাম দেয়া হলো কাঁচাগোল্লা। কাঁচাগোল্লার স্বাদ রসগোল্লা, পানিতোয়া, এমনকি অবাক সন্দেশকেও হার মানিয়ে দেয়। এর রয়েছে একটি মিষ্টি কাঁচা ছানার গন্ধ যা অন্য কোন মিষ্টিতে পাওয়া যায়না। ধীরে ধীরে মিষ্টি রসিকরা এই মিষ্টির প্রতি আকৃষ্ট হতে থাকেন। তখন থেকে মধুসূদন নিয়মিতই এই মিষ্টি বানাতে থাকেন। কাঁচাগোল্লার সুখ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল। কাঁচাগোল্লার চাহিদা বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে মুধুসূদন পালের দোকানে প্রতিদিন তিন থেকে সাড়ে তিন মন ছানার কাঁচাগোল্লা তৈরী হতে লাগল। সে সময় ঢোল বাজিয়ে জানানো হতো কাঁচাগোল্লা কথা। ১৭৬০ সালে অর্ধবঙ্গেশ্বরী বাংলার দানশীলা শাসনকর্তা রানী ভবাণীর রাজত্বকালে কাঁচাগোল্লার সুখ্যাতি দেশ-বিদেশে ছড়াতে থাকে। সেই সময় নাটোরে মিষ্টির দোকান ছিল খুবই কম। এসব দোকানে বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা ছাড়াও অবাক সন্দেশ, রাঘবশাহী, চমচম, রাজভোগ, রসমালাই, পানিতোয়া, প্রভৃতি মিষ্টি ছিল অন্যতম। তবে এর মধ্যে সবার শীর্ষে উঠে আসে কাঁচাগোল্লা। ফলে সে সময় জমিদারদের মিষ্টিমুখ করতে ব্যবহৃত হতো এই বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা। এমনকি বিলেতের রাজ পরিবার পর্যন্ত এই কাঁচাগোল্লা যেত। আরও যেত ভারতবর্ষের সর্বত্র। রাজশাহী গেজেট পত্রিকাতেও কাঁচাগোল্লার সুখ্যাতির কথা বলা হয়েছে। কোলকাতার বিভিন্ন পত্র-পত্রিকাতে সেই সময় কাঁচাগোল্লার সুখ্যাতি নিয়ে লেখালেখি হয়েছে। কোলকাতা এবং নাটোর শহর একই সময় প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় ও এই দুই শহরের ঘনিষ্ঠ সার্বক্ষনিক যোগাযোগ থাকায় নাটোরের কাঁচাগোল্লার কথা ভারত, ইংল্যান্ডসহ তৎকালীন বিভিন্ন রাষ্ট্রে নাটোরের কাঁচাগোল্লার কথা ছড়িয়ে পরে। এভাবেই কাঁচাগোল্লা পায় আন্তর্জাতিকতা। এটি তৈরি উপকরণসমূহ হচ্ছে: ছানা, মাওয়া, এলাচগুঁড়া, চিনি। মাওয়ার জন্য: দুধ, ঘি, পানি। কাচা গোল্লা প্রধানত দুই ধাপে তৈরি হয়: পরবর্তীতে ছানা একটি সিল্কের কাপড়ে বেঁধে সারা রাত ঝুলিয়ে রাখা হয়। এসময় কাপড় পেঁচিয়ে চাপ প্রয়োগ করেও পানি বের করা হয়। পানি বের করে ছানা একটি কাঠের পাটাতনে রেখে হাতের চাপ প্রয়োগ করে মিহি ছানা তৈরি করা হয়। ২য় ধাপে ছানা ৩ ভাগে ভাগ করতে হয়। প্রথমে ২ ভাগ একটি পাত্রে মাঝারি আঁচে জ্বাল দিতে হয়। ছানার পানি বেরিয়ে আসলে হালকা নরম হলে মৃদু আঁচে অল্প চিনি দিয়ে জ্বাল দিতে হয়। কিছুক্ষন পরে চিনি মিশ্রিত ছানা আঠালো ভাব নেয় তখন বাকি ১ ভাগ ছানা মিশিয়ে নাড়তে হয়। এ সময় ক্রিম ও এলাচ গুঁড়া মিশিয়ে জ্বাল দিতে হয়। কিছু পরে হালকা গরম থাকতেই মসৃণ করে ছেঁকে ঠান্ডা করতে হয়। এরপর ঐ তৈরি মিষ্টান্নকে গুঁড়ো গুড়ো অবস্থায় কাঁচাগোল্লা হিসেবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে উপরের দিকের তালিকায় রয়েছে নাটোরের বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা র নাম}} জিলাপি বা জিলিপি এক মজার মিষ্টি খাবার। ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে যথা ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, বাংলাদেশে এই মিষ্টান্নটি জনপ্রিয়। বাংলাদেশ বা পশ্চিমবঙ্গের এমন কোনো এলাকা নেই যেখানে জিলাপি পাওয়া যায় না। জিলাপির সর্বাধিক পুরনো লিখিত বর্ণনা পাওয়া যায় মুহম্মদ বিন হাসান আল-বোগদাদীর লিখিত ১৩'শ শতাব্দীর রান্নার বইতে, যদিও মিসরের ইহুদিরা এর আগেই খাবারটি আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছিল। ইরানে এই মিষ্টান্ন জেলেবিয়া নামে পরিচিত, যা সাধারণর রমযান মাসে গরীব-মিসকিনদের মাঝে বিতরণ করা হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমানরা জিলাপি নিয়ে আসে। বাংলাদেশে রমজান মাসে ইফতারিতে এটি একটি জনপ্রিয় খাবার। | মাষকলাই-এর ডাল ২৫০ গ্রাম | ঘি পরিমাণমতো (ভাজার জন্য) | গোলাপজল ১ টেবিল চামচ (ইচ্ছানুসারে) | বেসন ২ টেবিল চামচ | ইষ্ট ১ টেবিল চামচ আটা, বেসন এবং ইষ্ট এর আঠালো মিশ্রণ কে এককেন্দ্রিক ভাবে ২ বা ৩ প্যাচ দিয়ে গরম তেলের উপর ফেলা হয়। বেশ ভাজা হয়ে গেলে আগে থেকে বানানো চিনি]]র রসেতে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে বানানো হয় জিলাপি। জিলাপি তৈরির জন্য প্লাস্টিকের সসের বোতলে জিলাপির ব্যাটার ঢুকিয়ে জিলাপি তৈরি করলে অনেক বেশি সোজা হয়। জিলাপি সাধারণভাবে গরম গরম পরিবেশিত হয়। শনপাপড়ি এক প্রকার হালকা মিষ্টিজাতীয় খাদ্যদ্রব্য দেখতে বাদামী বর্ণ এবং ওজনে হালকা, সুতার মতো মিহি এক বিশেষ প্রক্রিয়ায় বেসন, দুধ, চিনি ও ঘিয়ের সংমিশ্রণে চুলের মত মিহি ও সরু করে শনপাপড়ি তৈরি করা হয়। চারকোণা আকারে কেটে পরিবেশন করা হয় । চুলায় কড়াই বসিয়ে চিনি ও পানি একসঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঘন চিনির সিরা বানিয়ে নিতে হবে। ঘন চিনির সিরা চুলা থেকে নামিয়ে টিনের বাসনে ঢালতে হবে। সিরা ঢালার পর ঘন সিরাপের মত হলে চামচ দিয়ে উল্টে-পাল্টে দিতে হবে। এটা দেখতে নরম চকলেটের মত হবে। এবার চুলায় কড়াই বসিয়ে গরম হলে সামান্য তেল দিয়ে আটা ভেজে একটি পাত্রে ঢেলে রাখতে হবে। এবার চকলেটের মন্ডটি টিনের বাসনটিতে টেনে মালার মত করতে হবে এবং এর মধ্যে কিছু পরিমাণ ভাজা আটা ঢেলে নিয়ে হাতের তালু দিয়ে ঢলতে হবে। একে স্থানীয় ভাষায় ‘পাক’ বলে। এইভাবে আনুমানিক ৪০টি পাক দিতে হবে। প্রত্যেকটি পাকের মধ্যে অল্প অল্প করে আটা মেশাতে হবে। এভাবে করতে থাকলে এগুলো দেখতে ছোট ছোট আঁশের মত হবে। চটপটি বাংলাদেশে জনপ্রিয় একটি নাস্তা জাতীয় খাবার যা তরুন প্রজন্মের কাছে খুবই পছন্দের। বিশেষ করে শহরাঞ্চলে এর ব্যাপক প্রচলন দেখা যায়। এটি গৃহে প্রস্তুতির পরিবর্তে দোকান থেকেই সাধারণত কিনে খাওয়া হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে রাস্তার পাশে, পার্কে-উদ্যানে, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বারে, বা অনুরূপ জনসমাগম স্থলে অস্থায়ী দোকানে এটি তৈরি ও বিক্রয় করা হয়। তবে আজকাল কোন কোন রেস্তরাঁতে চটপটি পরিবেশন করতে দেখা যায়। এটি তৈরি করার জন্য প্রথমে কাবুলি মটর ডাল এর এবং আলু সিদ্ধ করে বেশ পাতলা মিশ্রণ তৈরি করা হয়। এরপর কাঁচা পেঁয়াজ, মরিচ, ডিম সিদ্ধ কুচি, জিরা এবং ধনে গুঁড়ো, ধনে পাতা কুচি এবং গোল মরিচ, লবণ মেশানো হয়। সব শেষে ফুচকা গুঁড়ো করে বা ভেঙ্গে ছড়িয়ে দেয়া হয়। চটপটি সাধারণত বিভিন্ন মশলা এবং চিনি বা গুড় মেশানো তেঁতুলগোলা পানির সাথে পরিবেশিত হয়। চটপটি সাধারণ প্লেট বা বাটিতে ছোট চামচ দিয়ে পরিবেশিত হয়। বেগুন ভর্তা হল একপ্রকার বাঙালি খাবার। এতে বেগুন আগুনের আঁচে পুড়িয়ে তেল, লবণ, পেয়াজ, মরিচ সহ অন্যন্য উপদান সহযোগে তৈরি একশ্রেণীর খাদ্য। বেগুন ভর্তা ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের নিজস্ব খাদ্যভাসের একটি। এটা প্রাথমিকভাবে বেগুন মিনমিনে মিহি করে প্রস্তুত করা একটি নিরামিষ খাবার। এটি কাঠকয়লা বা সরাসরি আগুনের ওপরে ভাজা হয়। এর ফলে এই ভর্তায় ধোঁয়াটে গন্ধ থাকে। প্রথাগতভাবে, এ খাবার প্রায়ই একটি দেশীয় খাবারের সঙ্গে খাওয়া হয়(স্পেশালভাবে পান্তা ও রুটি)। পাকিস্তান ও বাংলাদেশে বেগুন ভর্তা একটি জনপ্রিয় রন্ধনপ্রণালীর অংশ। যেখানে ভারতে এটা বিহার, পশ্চিম বঙ্গ, আসাম, উড়ির্ষা সহ অনেক রাজ্যের জনপ্রিয় অংশ। বেগুন ভর্তা করতে প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো হলঃ প্রথমে চুলা জ্বালিয়ে দিয়ে গোটা বেগুন আগুনের উপর ধরতে হয়। এসময় বেগুনকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে পোঁড়াতে হয় যেন সমভাবে পুঁড়তে পারে। বেগুন পোঁড়াতে গেলে দেখা যাবে উপরের ত্বক কালচে হয়ে বেগুন নরম হয়ে গেলে চুলা বন্ধ করতে হয়। এবার কালো ত্বক তুলে ফেলতে হয়। এ পর্যায়ে কাঁচা মরিচ কুচি ও পেঁয়াজ কুচি তেলে হালকা আঁচে ভাজা ভাজা করে নিতে হয়। এছাড়া পোঁড়া মরিচও ব্যবহার করা হয়। এবার একটি বাটিতে মরিচ, পেঁয়াজ চটকে নিয়ে পোঁড়া বেগুন মাখাতে হবে। অনেকে বেগুন ভর্তায় ধনিয়া পাতা, সিদ্ধ ডিম, টমেটো পোঁড়া ইত্যাদি ব্যবহার করেন। বাঙালীরা সাধারনত খাবারের সাথে তরকারী হিসাবে এটি ব্যবহার করে। এছাড়া পহেলা বৈশাখ সহ অন্যন্য কিছু বাঙালী উৎসবে বেগুন ভর্তা পরিবেশিত হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই পাতার নাম উইকিবই:রান্নারবই বা রান্নারবই:প্রধান পাতা অথবা শুধু রান্নারবই দিলে বোধহয় ভালো হতো। ভেবে দেখবেন। ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১০:১২, ১৫ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) * উইকিরেসিপি বা উইকিরন্ধন (উইকিশৈশব অনুসারে) যন্ত্র দিয়ে আখ গাছের লম্বা কাণ্ডের ভিতরের যে মিষ্টি রস পিষে বের করে সেটাকে আখের রস বলে। আখের রস দিয়ে গুড় ও চিনি তৈরি করা হয়। প্রথমে জমি হতে আখ সংগ্রহ করা হয়। পরে আখের মাথার অংশ কেটে আখ পরিষ্কার করা হয়ে। এতে প্রথমে আখের গায়ের ময়লা পরিষ্কার করে পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে নিতে হয়। এবার আখ মাড়াইকরণ যন্ত্র চালু করে আখ যন্ত্রের মাঝে দিতে হয়, এতে যন্ত্রের ৩টি রোলারের চাপে আখ পিষ্ট হয় এবং রস আলাদা হয়ে যায়, তখন এই রস সংগ্রহ করা হয়। বাংলাদেশে গরমের দিনে, রোজা ইফতার, বা ক্লান্তি মেটাতে আখের রসের বিপুল জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করা যায়। গ্লাসে রস ছেঁকে বরফ সহ অথবা শুধু রস পরিবেশিত হয়। আলু ভর্তা হল সিদ্ধ নরম আলু মরিচ, পেঁয়াজ ও তেল মিশিয়ে পিষে তৈরিকৃত একধরনের খাদ্য। যা সাধারনত তরকারী হিসাবে খাওয়া হয়। প্রথমে একটি আলাদা পাত্রে পরিমাণমত আলু সিদ্ধ করে নিতে হবে। আলাদা একটি বাটিতে সিদ্ধ আলুর খোসা ছাড়িয়ে রেখে দিতে হবে। এবার পেঁয়াজ কুচি মরিচ কুচি একটি ফ্রাই প্যানে হালকা তেলে একটু ভাজাভাজা করে নিতে হবে। এ পর্যায়ে সিদ্ধ আলুগুলো হাতের সাহায্যে চাপ দিয়ে ভেঙ্গে পিষতে হবে। সাথে ভাজা পেঁয়াজ ও মরিচকুচি এবং সরিষার তেল ভালভাবে মাখতে হবে। সাথে পরিমাণ মত লবণ দিতে হবে। অনেকে আলুর সাথে সিদ্ধ ডিম, শিম, বেগুন ইত্যাদিও ব্যবহার করেন। এছাড়া অনেকে পোড়া মরিচ ব্যবহার করে; এতে ভর্তায় আলাদা এক প্রকার স্বাদ ও গন্ধ আসে। আবার কাঁচা মরিচ কুচিও ব্যবহার হয়। বৈচিত্র্য ও স্বাদের জন্য অনেক সময় ঘি ব্যবহার করা হয়। আলু ভর্তায় বিভিন্ন উপাদান যোগ করায় এর বিভিন্নতা এসেছে। যেমনঃ- * ডিম ও আলু ভর্তা * শিম ও আলু ভর্তা বাংলাদেশে রান্নার ধরন ও সনাতনী ধারা বাংলাদেশী রান্নায় ব্যাপকভাবে প্রতিফলিত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। এছাড়াও স্থানভেদে খাবারের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। থালা, রান্না পদ্ধতি, রীতি-নীতি, খাবার পরিবেশন, খাদ্যের নামকরণ, স্বাদ-সহ অনেকগুলো বিষয়ে এ ভিন্নতা রয়েছে। সচরাচর প্রশাসনিক বিভাগসমূহে রান্নার বহমান ধারা কম-বেশী বিভাজিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা বিভাগের স্থায়ী অধিবাসীগণ সাগর তীরবর্তী এলাকায় অবস্থান করেন বিধায় তাদের খাদ্য তালিকায় সামুদ্রিক খাবারের ব্যবহার অধিক হয়ে থাকে। এছাড়াও, সামুদ্রিক মাছের পাশাপাশি নারিকেলের ব্যবহার বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়। মাছকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় রোদে শুকিয়ে শুঁটকি হিসেবে রূপান্তর করা হয়। এ ধারাটি বরিশাল ও চট্টগ্রামে দেখা যায়। পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শুঁটকি সরবরাহ ও বাজারজাতকরণসহ বিদেশে রপ্তানী করা হয়। তবে খুলনায় সামুদ্রিক মাছের পাশাপাশি স্বাদু পানির মাছের প্রাচুর্য রয়েছে এবং তা ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। চট্টগ্রাম বিভাগে অতিথি হিসেবে পরিচিত মেজবানগণকে গো-মাংস ও মসুর ডাল সহযোগে পরিবেশন করা হয়। কিন্তু, বরিশাল কিংবা খুলনায় গো-মাংস ভক্ষণের পরিবর্তে মুরগী, মুরগীর বাচ্চা ও মাছকেই খাদ্য হিসেবে প্রাধান্য দেয়া হয় বেশী। সুপ্রাচীনকাল থেকেই বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহে মসলা সংযুক্ত ভাত এবং প্রচুর মাংস সহযোগে খাদ্য পরিবেশনের রেওয়াজ প্রচলিত রয়েছে। এ রীতি-রেওয়াজ এখনো পুরনো ঢাকায় অস্তিত্ব বজায় রেখেছে। বিরিয়ানি, বিভিন্ন ধরণের কাবাব, বাকরখানি ইত্যাদি শতাব্দী প্রাচীন খাবারগুলো বিভিন্ন হোটেল, রেস্তোরাঁয় তৈরী করতে দেখা যায়। পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের এলাকাগুলোয় সব্জিসহযোগে তরকারীর সাথে খাদ্য গ্রহণ করা হয় ব্যাপকভাবে। এছাড়া, মশলাও সাধারণ অর্থে এবং ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। নদীর মাছ বিশেষ করে স্বাদু পানির মাছও সাধারণভাবেই পাতে বা থালায় থাকে। বৃহত্তর বরিশাল বিভাগে মেজবান অনুসঠানের প্রচলন ইদানিং ঊঠে যাচ্ছে। বাঙ্গালি খাবারের প্রধান অংশ ভাত, যা প্রায় প্রতিবেলার আহারেই অন্তর্ভূক্ত থাকে । তবে ভাতের পরিবর্তে অনেকেই রুটিও খেয়ে থাকেন । এর সাথে মাছ, মাংস, ডাল, সবজি, ভর্তা, ভাজি ইত্যাদি খাওয়া হয়ে থাকে । মোরগ পোলাও হলো পোলাও চাল যেমন: চিনিগুড়া এবং মুরগির মাংস এর সমন্বয়ে তৈরি পুরান ঢাকায় উৎপন্ন একটি বিরিয়ানি জাতীয় খাবার। বাংলাদেশ ও ভারতে সাধারনত উৎসব অনুষ্ঠানে এই খাবার পরিবেশন করা হয়। মসলা ও মোরগের স্টক প্রস্তুত পানি দেড় লিটার, মোরগের হাড় ৭-৮ টুকরা, শাহি জিরা আধা চা-চামচ, এলাচ ৪টি, লবঙ্গ ১০-১২টি, গোল মরিচ ২০টি, তেজপাতা ১টি, দারচিনি ৬ টুকরা। সব উপকরণ জ্বাল দিয়ে পানি ২ লিটার থেকে ১ লিটার করে ছেঁকে নিতে হবে। মাংস ধুয়ে দই ও বাটা মসলা মাখিয়ে ১ ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখতে হবে। সসপ্যানে তেল দিয়ে পেঁয়াজের কুচি একটু ভেজে মাখানো মাংস দিয়ে ভালো করে কষিয়ে সেদ্ধ করতে হবে এবং অন্য একটি পাত্রে তুলে রাখতে হবে। চাল ধুয়ে পানি ঝরাতে হবে। মাংস রান্না করার সসপ্যানে মুরগির স্টক দিয়ে তাতে গুঁড়ো দুধ, গরম মসলা ও চাল দিয়ে নাড়তে হবে, যেন সব দিকের চাল সমান তাপ পায়। চাল ফুটে উঠলে কিশমিশ, বাদাম কুচি, আলুবোখারা, লবণ, পেঁয়াজ বেরেস্তা দিয়ে ঢেকে দমে রাখতে হবে। ১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে রান্না করা মাংস সাজিয়ে নিচ থেকে কিছু পোলাও ও মাওয়া দিয়ে ঢেকে আরও ১৫ মিনিট দমে রাখতে হবে। সবশেষে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার মোরগ পোলাও। বাংলা উইকিবইয়ে আমার প্রশাসকত্ব চাওয়ার অন্যতম কারণ হলো উইকিবইয়ের রক্ষণাবেক্ষণ ও ধ্বংসপ্রবণতা প্রতিরোধ করা। উইকিবইয়ে তুলনামূলক কম ব্যবহারকারীর কাজ করে ফলে এই প্রকল্পে ধ্বংসপ্রবণতা ও রক্ষণাবেক্ষণ ঠিক ভাবে করা হয় না। তাছাড়া এই প্রকল্পে বর্তমানে কোনো প্রশাসক নেই ফলে এই প্রকল্পটি রক্ষনাবেক্ষণের জন্য জরুরী প্রশাসক প্রয়োজন। আমি ইতিপূর্বে এখানে প্রশাসক হিসাবে কাজ করেছি কিন্তু তার মেয়াদ আজ ১৬/০৮/২০১৬ শেষ হয়েছে । তাই আমি এ উইকির প্রশাসনিক রক্ষণাবেক্ষণ কাজকর্ম করার জন্য প্রশাসকত্বের অাবেদন করছি যেন অন্যান্য উইকি প্রকল্পের মতো এটিও সুশৃঙ্খলভাবে সমৃদ্ধ হোক। উল্লেখ্য যে, এ উইকিবইতে আমার সম্প্রদায়ের প্রবেশদ্বার, উইকিশৈশব রান্নারবই নামে নতুন সহপ্রকল্প, প্রধান পাতার নতুন একটি ডিজাইন সহ কিছু গুরুত্ব কাজ করেছি ও এখনো করছি । এছাড়াও আমার নিজেরও বাংলা উইকিপিডিয়ায় রোলব্যাকার নিরীক্ষক ও অটোপেট্রোলার অধিকার ও পূর্বে এখানে প্রশাসক অধিকার থাকায় এ ধরনের কাজে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে। আর আমার কোন কাজে ধ্বংসপ্রবণতা বা কপিরাইটের মুক্ত ছিল। আমি উইকিবই সমৃদ্ধিতে আশাবাদী । ধন্যবাদ প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? উ আমি উইকিবইয়ের রক্ষণাবেক্ষণ এবং ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা প্রতিরোধ, টেমপ্লেট ব্যবস্থাপনা,ও সর্বোপরি সুশৃঙ্খল উইকিপ্রকল্পের জন্য প্রশাসক হতে আগ্রহী ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? উ বাংলা উইকি বইয়ে আমার অন্যতম কাজ সম্প্রদায়ের প্রবেশদ্বার, নতুন প্রধান পাতা যা বর্তমানে পড়ার ঘরে মননয়নের জন্য দেয়া হয়েছে, রান্নারবই নামে নতুন একটি সহপাঠ্য যোগ করেছি, উইকিশৈশব সহ আরো কিছু উইকি পাতায়। এখানে বই লেখার পূর্বে আমি কারিগরি, টেমপ্লেট ও উইকিবই প্রকল্পের কাজ আগে করছি কারন, নতুন ব্যবহারকারীদের সঠিকভাবে নিবন্ধ তৈরির জন্য এগুলো খুবই গুরুত্ববহন করে। কারন কোন কিছুর নির্দেশনা ছাড়া তা সঠিকভাবে করা অনেক কষ্টকর । ধন্যবাদ সমর্থন সম্পূর্ণ সমর্থন শাহাদাত সায়েম ভাইকে উইকিবইয়ে প্রশাসক হিসেবে আসলেই প্রয়োজন। ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ০৬:৪২, ১৭ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) # আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি উইকিপিডিয়ায়া ছাড়াও উইকির অন্যান্য প্রকল্পেও আমাদের এখন থেকেই মনযোগ দেয়া শুরু করা উচিত। বর্তমানে যেহেতু উইকিবইয়ে কোন প্রশাসক নেই এবং শাহাদাত সায়েম উইকিবইয়ে বেশ সক্রিয় তাই তার প্রশাসক হওয়ার আবেদনে তাকে সমর্থন জানাচ্ছি।--মাসুম-আল-হাসান রকি ০৬:৪৯, ১৭ আগস্ট ২০১৬ (ইউটিসি) [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এটি SUBJECTPAGENAME PAGENAME নামের ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা, যেখানে আপনি PAGENAME এর উদ্দেশ্যে বার্তা রাখতে পারেন। এটি উইকিবই PAGENAME এর আলাপ পাতা। নিবন্ধ সম্পর্কে আলোচনার জন্য এই পাতাটিতে মন্তব্য রাখুন। বিশ্বের সকল স্থানের রেসিপি শিখুন পোলাও বিশেষ একধরনের ভাত যা মুলত সুগন্ধী চাল এবং ঘি মিশিয়ে তৈরি হয়। পোলাও প্রধানত বাংলাদেশ এবং ভারত এর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয়। সুগন্ধি চাল যেমন বাসমতি, কালোজিরা, চিনিগুড়া ইত্যাদি যেকোন জাতের চালকে ভালো করে পরিষ্কার করে ঘি বা তেলে ভাজা হয়। এরপর বিভিন্ন মশলা দিয়ে পরিমাণ মত পানি দিয়ে সিদ্ধ করা হয়। পেয়াজ ভাজা বা বেরেস্তা পোলাও এর উপর সুন্দর করে ছিটিয়ে পরিবেশন করা হয়। সেমাই একটি মিষ্টি খাবার বিশেষ। চিকন চিকন আটার ফালি কে দুধ, চিনি এবং গরম মশলা সহ রান্না করা হয়। বাংলাদেশে এটি খুবই জনপ্রিয় খাবার, বিশেষ করে ঈদুল ফিতর উৎসবের এটি একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এবং বাংলাদেশে এই উৎসব সেমাই ঈদ নামেও পরিচিত। ইউরোপ, আমেরিকার নুডল এর মতো এর চেহারা তবে আর ও চিকন। সেমাই আটার মন্ডকে সরু ও দীর্ঘ ফালিতে ভাগ করে প্রস্তুত করা হয়। বর্তমানে সেমাই মূলত যান্ত্রিক পদ্ধতিতে মেশিনে তৈরি করা হয়, যা বাজারে প্যাকেটজাত করে বিক্রয় করা হয়। তবে পূর্বে ঘরে সেমাই তৈরির চল ছিল, যা মূলতঃ বাড়ির মেয়েরা হাতে কেটে তৈরি করতেন এবং এটি বেশ সময়সাপেক্ষ একটি প্রক্রিয়া। সীতাভোগ বাংলার এক সুপ্রসিদ্ধ মিষ্টান্ন। এটা অনেকটা বাসমতী চালের ভাতের মত দেখতে হয়। বর্ধমানের সীতাভোগ অতি বিখ্যাত। ১৯০৪ সালে বড়লাট জর্জ ন্যাথানিয়েল কার্জন বর্ধমানের জমিদার বিজয়চাঁদ মহতাবকে মহারাজা খেতাব দিতে বর্ধমান ভ্রমণ করেন। কার্জনের বর্ধমান আগমনকে স্মরণীয় করে রাখতে বিজয়চাঁদ মহতাব বর্ধমানের জনৈক মিষ্টি প্রস্তুতকারক ভৈরবচন্দ্র নাগকে একটি বিশেষ মিষ্টি প্রস্তুত করতে বলেন। ভৈরবচন্দ্র নাগ সীতাভোগ ও বর্ধমানের অপর বিখ্যাত মিষ্টান্ন মিহিদানা তৈরী করেন। কথিত আছে যে কার্জন সীতাভোগ খেয়ে এতটাই প্রীত হয়েছিলেন যে সমস্ত সরকারি অনুষ্ঠানে তিনি সীতাভোগ পরিবেশন করা বাধ্যতামূলক করেন। আলু পরটা হল একটি ভারতীয় ও পাকিস্তানি খাবার যেটি সারা ভারত ও পাকিস্তানের মধ্য-পশ্চিম ও উত্তর অঞ্চলের সবচেয়ে জনপ্রিয় জলখাবারের খাদ্য পদের মধ্যে একটি। আলু সিদ্ধ করে ভালো করে চটকে নেয়া ২ কাপ,ময়দা পরিমাণ মত,ভাজা জিরাগুড়ো ১ চামচ,ধনে পাতা কুচি ১ মুঠো,৩ টি কাঁচা মরিচ কুচি,লবন,চিনি,তেল,ঘি,খাবার সোডা ১ চিমটি (ইচ্ছামত)। প্রথমে পরিমাণ মত ময়দা নিয়ে এতে সামান্য চিনি-লবন-খাবার সোডা ও ৪ টেবিল চামচ তেল দিয়ে মিশিয়ে ময়ান দিয়ে রাখুন। আবার অন্য একটি পাত্রে সিদ্ধ করা আলু,সামান্য লবন,ধনে পাতা কুচি,কাচা মরিচ কুচি,ভাজা জিরাগুড়ো দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। এবার এতে অল্প অল্প করে ময়ান দেয়া ময়দা মিশিয়ে মাখতে থাকুন যতক্ষণ না বেশ শক্ত খামির হয়। এবার খামিরটি থেকে পরোটার লেচি কেটে নিন। একটু মোটা করে পরোটা বেলে নিন। একটি বাটিতে অর্ধেক অর্ধেক করে ঘি ও তেল মিশিয়ে রাখুন। এবার মাঝারি আচে ননস্টিক তাওয়া চুলে গরমে বসিয়ে দিন,গরম হয়ে গেলে পরোটা দিয়ে প্রথমে এপিঠ-ওপিঠ করে একটু সেকে নিন। পরিমাণ মত তেল ও ঘি এর মিশ্রণ দিয়ে দু পিঠ লালচে করে ভেজে তুলুন। আর হ্যাঁ চুলার আচ যেন কখনই খুব বেশি না হয় কারণ ঘি উচ্চ তাপে রান্না হলে আর সুগন্ধ একেবারেই নষ্ট হয়ে যায়,এবং এটি অতি দাহ্য তাই পাত্রে আগুন লেগে যেতে পারে। তাই একটু সাবধানতা অবলম্বন করে গরম গরম আলু পরোটার স্বাদ নিন। ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং বলতে কাপড় প্রক্রিয়াজাতকরন কে বুঝায়। সুতা তৈরির মিলগুলোতে সুতা তৈরি করার পরে সেই সুতাকে বিভিন্ন রকম প্রক্রিয়াজাত করা হয়। পরবর্তীকালে শেষ ধাপে ব্যবহার উপযোগী কাপড় পাওয়া যায়। আর এই পুরো প্রক্রিয়াকে একত্র ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং বলে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ১৪. ডিসপ্লে ও ভিজিব্লিটি প্রোপার্টি এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সিএসএস-এ ব্যবহৃত সকল টেক্সট প্রোপার্টি সিএসএস-এর বেশ কিছু প্রোপার্টি সরাসরি টেক্সট নিয়ত্রন করে। একটি ওয়েব পেজ হেডিং বা প্যারাগ্রাফ হিসেবে বা অন্য কিছু হিসেবে অনেক অনেক টেক্সট থেকে থাকে। আর ওয়েব পেজকে সাজাতে এই সকল টেক্সট স্টাইল নির্ধারণ করা আবশ্যক। সিএসএস টেক্সট প্রোপার্টির মাধ্যমে আপনি টেক্সটে এর স্পেসিং, ডেকোরেশান, কালার, এ্যলিগমেন্ট সহ আরও অনেক কিছুই নিয়ত্রন করতে পারেন। আমরা এই অধ্যায়ে সিএসএস সকল টেক্সট প্রোপার্টি বিস্তারিত আলোচনা করবো। | ৭ টেক্সট ইনডেন্ট (Text-Indent center>টেক্সট ইনডেন্ট (Text-Indent) মানে হচ্ছে বাম দিক থেকে কতটুকু ছাড় দিয়ে শুরু করবে। ওয়েবপেজ স্টাইলশীটের মাধ্যমে অতিসহজেই ওয়েব পেজকে মনোগ্রাহী রুপে উপস্থাপন করা। এইচটিএমএল এর মাধ্যমে একটি ওয়েব পেইজ বাহ্যিক রুপ পায় আর সিএসএস-এর মাধ্যমে এর সৌন্দর্য পরির্পূণ্যতা লাভ করে। মূলত সিএসএস-এর ব্যবহারে পেইজ ডিজাইনিং প্রচুর সময় বাঁচে। ওয়ের ডিজাইনের দক্ষতা উপরের ধাপ উন্নত করতে চাইলে ক্যাসকডিং স্টাইলশীট (সিএসএস) Cascading Style Sheet (CSS) এর কোন বিকল্প নেই। সিএসএস একই ডকুমেন্ট একাধিকবার ব্যবহার হতে পারে এবং ডকুমেন্ট বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন স্টাইলে ব্যবহার করা যেতে পারে। স্টালশীটের ব্যবহারে ডকুমেন্টর স্টাইল বদলে যাবে কিন্তু স্টাকচার একই থাকবে। একই স্টাইলশীট একাধিক পেজ কিংবা একাধিক স্টাইলশীট একই পেজ ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনার স্টাইলশীট (যেখন আপনি কোডগুলো লিখবেন) সেটি সম্পূন্য ভাবে এইচটিএমএল ডকুমেন্ট হতে পৃথক হবে যখন আপনি সিএসএস এবং এইচটিএমএল-এ দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। আর একটি বিষয় সিএসএস শেখার আগে অবশ্যই এইচটিএমএল সম্বন্ধে ভালো ভাবে জানতে হবে। আর এইচটিএমএল-এর তিনটা এ্যলিমেন্টের সাথে এককভাবে স্টাইল নির্ধারণ করা হল-এটা ইনলাইন সিএসএস। যে কোন এইচটিএমএল ডকুমেন্টে আপনি স্টাইলশীট ব্যবহার করতে পারেন। সিএসএস-এর গঠনকে দুইটি অংশে ভাগ করা যায়। একটিহল সিলেক্টর এবং অন্যটি হল এক বা একাধিক ডিকলারেশন। নিচের চিত্র দেখুনঃ- ডিকলারেশনের আবার দুইটি অংশ থাকবেঃ Declaration={Properties: Value একাধিক ডিকলারেশন থাকতে পারে যা সেমিকোলন দিয়ে পৃথক থাকবে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ২৬ অত:পর আমার উপরই তাদের হিসাব-নিকাশ (গ্রহণের ভার)। ক্রিকেট ইংরেজি: Cricket) হচ্ছে ব্যাট ও বলের একটি দলীয় খেলা যাতে এগারোজন খেলোয়াড়বিশিষ্ট দুইটি দল অংশ নেয়। এই খেলাটির উদ্ভব হয় ইংল্যান্ডে। পরবর্তীকালে ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোসহ অন্যান্য দেশগুলোতে এই খেলা ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার লাভ করে চলছে।খেলোয়াড় হিসেবে যিনি ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করেন বা খেলে থাকেন, তিনি ক্রিকেটার নামে পরিচিত। ক্রিকেট খেলা ঘাসযুক্ত মাঠে (সাধারণত ওভাল বা ডিম্বাকৃতির) খেলা হয়, যার মাঝে ২২ গজের ঘাসবিহীন অংশ থাকে, তাকে পিচ বলে। পিচের দুই প্রান্তে কাঠের তিনটি করে লম্বা লাঠি বা স্ট্যাম্প থাকে। ঐ তিনটি স্ট্যাম্পের উপরে বা মাথায় দুইটি ছোট কাঠের টুকরা বা বেইল থাকে। স্ট্যাম্প ও বেইল সহযোগে এই কাঠের কাঠামোকে উইকেট বলে।ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী দু’টি দলের একটি ব্যাটিং ও অপরটি ফিল্ডিং করে থাকে। ব্যাটিং দলের পক্ষ থেকে মাঠে থাকে দুইজন ব্যাটসম্যান। তবে কোন কারণে ব্যাটসম্যান দৌড়াতে অসমর্থ হলে ব্যাটিং দলের একজন অতিরিক্ত খেলোয়াড় মাঠে নামতে পারে। তিনি রানার নামে পরিচিত। ফিল্ডিং দলের এগারজন খেলোয়াড়ই মাঠে উপস্থিত থাকে। ফিল্ডিং দলের একজন খেলোয়াড় (বোলার) একটি হাতের মুঠো আকারের গোলাকার শক্ত চামড়ায় মোড়ানো কাঠের বা কর্কের বল বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়ের (ব্যাটসম্যান) উদ্দেশ্যে নিক্ষেপ করে। সাধারণত নিক্ষেপকৃত বল মাটিতে একবার পড়ে লাফিয়ে সুইং করে বা সোজাভাবে ব্যাটসম্যানের কাছে যায়। ব্যাটসম্যান একটি কাঠের ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে ডেলিভারীকৃত বলের মোকাবেলা করে, যাকে বলে ব্যাটিং করা। যদি ব্যাটসম্যান না আউট হয় দুই ব্যাটসম্যান দুই উইকেটের মাঝে দৌড়িয়ে ব্যাটিং করার জন্য প্রান্ত বদল করে রান করতে পারে। বল নিক্ষেপকারী খেলোয়াড়বাদে অন্য দশজন খেলোয়াড় ফিল্ডার নামে পরিচিত। এদের মধ্যে দস্তানা বা গ্লাভস হাতে উইকেটের পিছনে যিনি অবস্থান করেন, তাকে বলা হয় উইকেটরক্ষক। যে দল বেশি রান করতে পারে সে দল জয়ী হয়। একদিনের ক্রিকেটে জয়লাভ দু'ধরণের হয় ক) রানের ব্যবধানে এবং (খ) উইকেটের ব্যবধানে। রানের ব্যবধানে জয়লাভের উদাহরণ হচ্ছে - প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশ দল ৫০ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৩১১ রান করে। পরবর্তীকালে অস্ট্রেলিয়া দল ৪৭ ওভারে সবক'টি উইকেট বা ১০ উইকেটের বিনিময়ে ২১০ রান করে। ফলে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১০১ রানে জয়ী হবে। উইকেটের ব্যবধানে জয়লাভের উদাহরণ হচ্ছে - প্রথমে ব্যাট করে অস্ট্রেলিয়া দল ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৩৮ রান করে। পরবর্তীকালে বাংলাদেশ দল ৩৭•৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৩৯ রান করে। ফলে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৭ উইকেটে জয়ী হবে। কয়েকশ’ বছর ধরে ক্রিকেট একটি দলীয় খেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ব্যবহারকারীকে সম্পাদনা করার ক্ষমতা প্রদান যেকোন উইকির একেবারেই প্রাথমিক একটি বৈশিষ্ট্য। অল্প কিছু সুরক্ষিত পৃষ্ঠা ছাড়া যে কোনো উইকি পৃষ্ঠাতেই একটি সংযোগ (link) থাকবে যার নাম "সম্পাদনা করুন"। সংযোগটিতে ক্লিক করলে আপনি ঠিক তা-ই করতে পারবেনঃ যে পৃষ্ঠাটিতে আছেন, সেই পৃষ্ঠাটি সম্পাদনা। "যে কেউ যে কোন কিছু সম্পাদনা করতে পারবেন এই বৈশিষ্ট্যটি যেসমস্ত সাইটের রয়েছে, তাদের সাধারণভাবে উইকি বলা হয়। উইকিবইয়ের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল "প্রাক্‌দর্শন"। খেলাঘরে গিয়ে কিছু সম্পাদনা করুন, তারপর "সংরক্ষণ"-এর বদলে "প্রাক্‌দর্শন" বোতামটিতে ক্লিক করুন। এর ফলে আপনার সম্পাদনার পরে পৃষ্ঠাটি কেমন দেখাবে, তা প্রকাশিত হবার আগেই আপনি দেখতে পাবেন। আমরা সবাই সম্পাদনার সময় কিছু ভুলত্রুটি করে থাকি প্রাক্‌দর্শন" আমাদেরকে সেগুলো সাথে সাথে শুধরে ফেলার সুযোগ করে দেয়। এছাড়াও কোন পৃষ্ঠার ইতিহাস যেন ব্যবহারকারীদের ছোটোখাটো ভুলত্রুটির সংকলনে পরিণত না হয়,"প্রাক্‌দর্শন" হাতিয়ারটির ব্যবহার সেটা নিশ্চিত করে। "সংরক্ষণ"-এ ক্লিক করার আগে সম্পাদনা জানালার ঠিক নীচে অবস্থিত "সারাংশ" ক্ষেত্রটিতে আপনার সদ্যকৃত সম্পাদনার একটি ছোট্ট সারাংশ লিখে দেয়ার অভ্যাস করুন। বেশি কিছু লেখার দরকার নেই, এক বাক্যের, এমনকি এক শব্দের সারাংশও লিখতে পারেন (যেমন, আপনি সারাংশ ঘরে শুধু "বানান" শব্দটি লিখলেই সবাই বুঝে যাবে আপনি কোন ছোটখাটো বানান ভুল ঠিক করেছেন; তবে এরকম বানান ভুল-জাতীয় সম্পাদনা যাতে খুব বেশি করতে না হয, সেজন্য "প্রাক্‌দর্শন" অবশ্যই যত পারেন ব্যবহার করবেন)। উইকিবইয়ে বেশিরভাগ দৃশ্যমান সম্পাদনা ই উইকির নিজস্ব মার্ক-আপের সাহায্যে করা হয়ে থাকে, HTML শেখার দরকার নেই। উইকিবইয়ে লেখালেখি সাধারণ Word Processor-এ লেখার চেয়ে কিছুটা আলাদা। Word Processor-এ ব্যবহৃত WYSIWIG (What You See Is What You Get) অর্থাৎ "যা দেখবেন তাই পাবেন" নীতির বদলে উইকিতে দৃশ্যমান সম্পাদনা করার জন্য খুবই সহজ কিছু Text-ভিত্তিক সংকেত (Tag code) ব্যবহার করা হয়। উইকির এই বৈশিষ্ট্যের সাথে HTML tag code দিয়ে Webpage লেখার একটা মিল রয়েছে, কিন্তু উইকির সংকেতগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। উইকি কিছু কিছু HTML code-ও গ্রহণ করে, তবে বেশিরভাগ অবদানকারীই উইকিবইয়ের নিজস্ব সংকেতব্যবস্থা ব্যবহার করতে পছন্দ করেন, কারণ সম্পাদনা যাতে সহজে করা যায় সে কথা মাথায় রেখেই এগুলো তৈরী করা হয়েছিল। লক্ষ্য করুন যেহেতু ঊর্ধ্বকমা দিলেই উইকি সেটিকে একটি সংকেত হিসেবে গণ্য করবে, সেহেতু ঊর্ধ্বকমা ছাপতে চাইলে <pre> বা <nowiki> tag ব্যবহার করুন। কোন নিবন্ধের শিরোনাম নিবন্ধটির ভেতরে যে স্থানে প্রথম উল্লেখ করা হয়, সে স্থানে সেটিকে গাঢ় করে লেখা উইকিবইয়ের একটি প্রচলিত রীতি। যেমন, উইকিবইয়ের রন্ধনপ্রণালী:কাঁচাগোল্লা বইটি শুরু হযেছে এভাবেঃ উইকিবইয়ের আরেকটি রীতি হল বই, চলচ্চিত্র, সফট্ওয়্যার দ্রব্য, ইত্যাদির নাম তীর্যকভাবে লেখা। যদি বই বা চলচ্চিত্রটি কোন নিবন্ধের শিরোনাম হয়, তবে সেটিকে গাঢ় এবং তীর্যক আকারে প্রকাশ করতে হবে। কোন নিবন্ধের অন্তঃত চারটি শিরোনাম থাকলেই একটি সূচিপত্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরী হয়ে যাবে। ক্ষেত্রবিশেষে, যখন আপনি যা লিখতে চান তা উইকি দৃশ্যমান সম্পাদনা কোডের অংশ, আপনি হয়ত তখন দৃশ্যমান সম্পাদনা এড়াতে চান, তখন ঐ অংশটুকুকে এর জন্য আপনাকে কিছুটা LaTeX বা TeX এ কিভাবে ফর্মুলা লিখতে হয় তা জানতে হবে। <math> এবং </math> এর মাঝে LaTeX কোড লিখুন। খাদ্যে ছ'টি উপাদান থাকে, যথা শর্করা প্রোটিন স্নেহপদার্থ খাদ্যপ্রাণ খনিজ লবণ এবং জল]]। কার্বোহাইড্রেটের প্রত্যেক অণুতে সরল শর্করার এক বা একাধিক এককের উপস্থিতি অনুসারে কার্বোহাইড্রেটকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়ছে। যথা : * দেহে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি এবং তাপ শক্তি উৎপাদন শর্করার প্রধান কাজ। * সেলুলোজ জাতীয় খাদ্য কোষ্ঠবদ্ধতা দূর করে। * গ্লাইকোজেন যকৃত ও পেশীতে সঞ্চিত থাকে যা প্রয়োজনের সময় গ্লুকোজে পরিণত হয়ে দেহে অতিরিক্ত তাপ শক্তি উৎপাদন করে এবং রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখে। রক্তে গ্লুকোজের স্বাভাবিক পরিমাণ হল প্রতি ১০০ মিলি. রক্তে ৮০-১২০ গ্রাম। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যায় যে, প্রাণিজ প্রোটিন গ্রহণ না করেও শুধুমাত্র প্রচুর পরিমাণে শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য খেয়ে মানুষ সুস্থ শরীরে দীর্ঘদিন যাবৎ বেঁচে থাকতে পারে। এই জন্য শ্বেতসার জাতীয় খাদ্যকে প্রোটিন বাঁচোয়া খাদ্য বলা হয়। * দেহের বৃদ্ধি, কোষ গঠন ও ক্ষয়পূরণ হল প্রোটিনের প্রধান কাজ। * অপরিহার্য অ্যামাইনো অ্যাসিডের চাহিদা পূরণ করা হল প্রোটিনের অন্যতম কাজ। কার্বন, হাইড্রোজেন, এবং অক্সিজেন নিয়ে স্নেহপদার্থ বা ফ্যাট গঠিত হয়। এখন অক্সিজেন অনুপাত শর্করা তুলনায় কম এবং শর্করার মত হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন ২:১ অনুপাতে থাকে না। ফ্যাট প্রকৃতপক্ষে অ্যাসিড এবং গ্লিসারলের সমন্বয়ে গঠিত এস্টার বিশেষ। * তাপ শক্তি উৎপন্ন করা ফ্যাট জাতীয় খাদ্যে প্রধন কাজ।। * ফ্যাট প্রানিদেহের তাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে। * ফ্যাট মেদরুপে ভবিষ্যতের খদ্যের উৎস হিসাবে সঞ্চিত থাকে। * ফ্যাট A, D, E, K ভিটামিনকে দ্রবীভূত রাখে এবং এদের শোষণে সাহায্য করে। * ফ্যাট যকৃৎ থেকে পিওরস এবং অগ্ন্যাশয় থেকে অগ্ন্যাশয় রস নিঃসরণে সাহায্য করে। * স্নেহপদার্থ মলাশয় ও পায়ু পিচ্ছল করে মল নিঃসরণে সহায়তা করে। * কোলেস্টেরল নামক ফ্যাট থেকে ভিটামিন-ডি, ইস্ট্রোজেন, টেস্টোস্টেরণ নামক হরমোন উৎপন্ন হয়। যে বিশেষ জৈব পরিপোষক সাধারণ খাদ্যে অতি অল্প পরিমাণে থেকে দেহের স্বআভাবিক পুষ্টি ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং রোগপ্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে, তাকে ভিটামিন বলে। * তাপ শক্তি উৎপন্ন করা ফ্যাট জাতীয় খাদ্যে প্রধান কাজ। * ফ্যাট প্রাণিদেহের তাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে। * ফ্যাট মেদরুপে ভবিষ্যতের খাদ্যের উৎস হিসাবে সঞ্চিত থাকে। * ফ্যাট A, D, E, K ভিটামিনকে দ্রবীভূত রাখে এবং এদের শোষণে সাহায্য করে। * ফ্যাট যকৃৎ থেকে পিত্তরস এবং অগ্ন্যাশয় থেকে অগ্ন্যাশয় রস নিঃসরণে সাহায্য করে। * স্নেহপদার্থ মলাশয় ও পায়ু পিচ্ছিল করে মল নিঃসরণে সহায়তা করে। * কোলেস্টেরল নামক ফ্যাট থেকে ভিটামিন-ডি, ইস্ট্রোজেন, টেস্টোস্টেরন নামক হরমোন উৎপন্ন হয়। পানি খাদ্যের একটি উপাদান। মানবদেহের জন্য পানি অপরিহার্য। দেহের গঠন এবং অভ্যন্তরীণ কাজ পানি ছাড়া চলতে পারে না। আমাদের দৈহিক ওজনের ৬০-৭০% পানি। আ"মাদের রক্ত মাংস, স্নাযূ, দাঁত, হাড় ইত্যাদি প্রতিটি অঙ্গ গঠনের জন্য পানি প্রয়োজন। দেহকোষ গঠন ও কোষের যাবতীয় শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াগুলো পানি ছাড়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। ফুচকা একটি অতি জনপ্রিয় সুস্বাদু দক্ষিণ এশীয় মুখরোচক খাদ্যবিশেষ। বাংলাদেশ এবং ভারত]]ের শহরাঞ্চলে প্রায় সর্বত্রই এই খাদ্যটির প্রচলন রয়েছে। অঞ্চলভেদে এটি বিভিন্ন নামে পরিচিত। গোটা বাংলাদেশে এর নাম "ফুচকা উত্তর ভারতে এটির পরিচিতি গোল-গাপ্পা হিসেবে আবার পশ্চিম ভারতে যেমন মহারাষ্ট্র]]ে এই খাবারটির নামই পানি-পুরি । সাধারণত আটা এবং সুজি দ্বারা প্রস্তুত একটি গোলাকৃতি পাপড়ির মধ্যে মসলামিশ্রিত সেদ্ধ আলুর পুর ভরে তেঁতুলজল সহযোগে পরিবেশিত হয় এই ফুচকা। বিভিন্ন অঞ্চলে নানাবিধ নামধারণের পাশাপাশি ফুচকা পরিবেশনের রীতিটিও বিভিন্নতা লাভ করেছে। কোন কোন অঞ্চলে তেঁতুলজলের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় পুদিনামিশ্রিত জল। আবার পশ্চিমবঙ্গ]]ে ফুচকার পুর হিসেবে ব্যবহৃত আলুতে পেঁয়াজের প্রচলন না থাকলেও ভারত]]ের ওড়িশা প্রদেশে পেঁয়াজ ফুচকার একটি অন্যতম উপকরণ। এছাড়া সমগ্র দেশেই দই-ফুচকা অর্থাৎ টকদই সহযোগে পরিবেশিত ফুচকা জনপ্রিয়তা প্রবল। [[ভারত]]ের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন পদ্ধতিতে প্রস্তুত হয় ফুচকা। পশ্চিমবঙ্গ]]ে ফুচকা প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সাধারণত যে পদ্ধতিটি অনুসৃত হয় সেটিই এখানে দেওয়া হল। পাপড়ি প্রথমে আটা এবং সুজি ভাল করে জল দিয়ে মেখে একটি আর্দ্র কাপড়ে বেশ কিছুক্ষণ জড়িয়ে রাখা হয়। তারপরে সেই মেখে রাখা আটা ও সুজি থেকে ছোট ছোট (সাধারণত নকুলদানার আকৃতি) লেচি কেটে নিয়ে তা বেলে ভেজে নিলেই ফুচকার পাপড়িটি তৈরি হয়ে যায়। পুর ফুচকার পুর হিসেবে সাধারণত ব্যবহৃত হয় মসলামিশ্রিত আলুসেদ্ধ। সেদ্ধ আলুতে ধনে গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো এবং লবণ মিশিয়ে তাতে কুচনো কাঁচাঝাল দিয়ে প্রস্তুত হয়ে থাকে এই পুর। স্বাদ বৃদ্ধির জন্য পুর মাখার সময় সামান্য তেঁতুলজলও তার সাথে যুক্ত করা হয়। এর সঙ্গে আবার অনেক ক্ষেত্রেই ভেজানো ছোলা এবং মটর দেওয়াও হয়ে থাকে। টকজল জলের মধ্যে তেঁতুল গুলে তাতে গন্ধরাজ লেবুর রস মিশিয়ে প্রস্তুত হয় টকজল। ফুচকার পাপড়িটিতে একটি ছোট ছিদ্র করে তার মধ্যে মসলাযুক্ত আলুর পুর ভরে দেওয়া হয়। এরপর পুর ভর্তি ফুচকা তেঁতুলজলে ডুবিয়ে একটি শালপাতার পাত্রে পরিবেশিত হয় ফুচকা। পথের ধারে অস্থায়ী ফুচকার দোকানে ফুচকা উপস্থাপনের এই রীতিটিই অধিক প্রচলিত। কিন্তু স্থায়ী দোকানে বা রেস্তোরাঁয় প্লেটে পুর ভর্তি শুকনো ফুচকা দিয়ে একটি পৃথক্ পাত্রে দেওয়া হয় টকজল অথবা চাটনি। সাধারণত একেকটি প্লেট পাঁচটি থেকে আটটি ফুচকায় ধরা হয়। ব্যাটিং দলের উদ্দেশ্য হচ্ছে যত বেশি ও যত দ্রুত পারা যায় রান করা। রান হয় যখন উভয় ব্যাটসম্যান উইকেটে নিজেদের মধ্যে প্রান্ত পরিবর্তন করেন। (সাধারণত ব্যাটসম্যান বল মোকাবেলার পরই রান নিতে চেষ্টা করেন, তবে এটি জরুরি নয়।) এছাড়া ব্যাটসম্যান যদি বলকে মাঠের সীমানার বাইরে পাঠিয়ে দিতে পারেন তখনও রান হয়। যদি মাঠ স্পর্শ না করে বল সীমানার বাইরে চলে যায় তবে ছয় রান এবং মাঠ স্পর্শ করে সীমানা পার হলে চার রান দেয়া হয়। এছাড়া বোলার নিয়ম মোতাবেক বল না করলেও রান দেয়া হয়। খেলাটি ছয়টি (বৈধ) বলের ওভারে খেলা হয়। বিভিন্ন ধরনের খেলায় ওভারসংখ্যার বিভিন্নতা রয়েছে। ওভার শেষে ব্যাটিং ও বোলিং করা দল প্রান্ত বদল করে এবং ফিল্ডিং দলকে বোলার পরিবর্তন করতে হয়। এসময় আম্পায়ারদ্বয় তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেন। একজন ব্যাটসম্যান আউট হয়ে গেলে তার স্থানে আরেকজন ব্যাটসম্যান ব্যাট করতে নামে। যখন ব্যাটিং দলের দশম ব্যাটসম্যান আউট হয়ে যায় তখন সে দলের ইনিংস শেষ হয়। দশ জন ব্যাটসম্যান আউট হওয়াকে বলে অল আউট। (সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ইনিংস শেষ হয় যদি কোন দল অলআউট হয় অথবা দল পূর্বনির্ধারিত সংখ্যক ওভার খেলে ফেলে।) ইনিংস শেষে ব্যাটিং করা দল ফিল্ডিং এবং ফিল্ডিং করা দল ব্যাটিং করতে নামে। সাধারণত যে দল বেশি রান করে সে দল বিজয়ী হয়। তবে বিভিন্ন অবস্থায় জয়ের সংজ্ঞা বিভিন্ন হয়। উদাহরণস্বরুপ বলা যায় বৃষ্টির কারণে সীমিত ওভারের খেলার ওভার সংখ্যা কমিয়ে আনা হতে পারে, অথবা ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি অবলম্বন করে বিজয়ী নির্ধারন করা হতে পারে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: যুক্তবর্ণ বলতে একাধিক ব্যঞ্জনবর্ণের সমষ্টিকে বোঝানো হয়েছে। বাংলা লিখনপদ্ধতিতে যুক্তবর্ণের একটি বিশেষ স্থান আছে। এগুলি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উপাদান বর্ণগুলির চেয়ে দেখতে ভিন্ন, ফলে নতুন শিক্ষার্থীর এগুলি লেখা আয়ত্ত করতে সময়ের প্রয়োজন হয়। যুক্তবর্ণগুলি বাংলা লিখন পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য। উচ্চারিত ধ্বনির সাথে এগুলির উপাদান ব্যঞ্জনবর্ণের নির্দেশিত ধ্বনির সবসময় সরাসরি সম্পর্ক না-ও থাকতে পারে। যেমন পক্ব -এর উচ্চারণ পক্‌কো বানানে ব-ফলা থাকলেও উচ্চারণে ব ধ্বনিটি অনুপস্থিত। রুক্ষ-এর উচ্চারণ রুক্‌খো বানানের নিয়ম অনুযায়ী ক্ষ যুক্তবর্ণটি ক ও ষ-এর যুক্তরূপ হলেও উচ্চারণ হয় ক্‌খ''। বানান ও ধ্বনির এই অনিয়মও শিক্ষার্থীর ন্য যুক্তবর্ণের সঠিক ব্যবহারে একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায়। নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে লিখতে সহায়ক হতে পারে। এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ৩০৬ টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায় প্রচলিত নয়। # ক্ট্র ক ট র; যেমন: অক্ট্রয় # ক্ত্র ক ত র; যেমন: বক্ত্র # ক্র ক র; যেমন: চক্র, বক্র # খ্র খ+ র যেমন; যেমন: খ্রিস্টান # গ্‌ণ গ ণ; যেমন রুগ্‌ণ # গ্ধ্র গ ধ র; যেমন: দোগ্ধ্রী # গ্র গ র; যেমন: গ্রাম # গ্র্য গ র য; যেমন: ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য, গ্র্যাজুয়েট # ঘ্র ঘ র; যেমন: ঘ্রাণ # ঙ্ক ঙ ক; যেমন: অঙ্ক, টঙ্কা, শশাঙ্ক # ঙ্গ ঙ গ; যেমন: অঙ্গ, সঙ্গী # ঙ্গ্য ঙ গ য; যেমন: ব্যঙ্গ্যার্থ, ব্যঙ্গ্যোক্তি # ঙ্ঘ ঙ ঘ; যেমন: সঙ্ঘ # ঙ্ঘ্য ঙ ঘ য; যেমন: দুর্লঙ্ঘ্য # ঙ্ঘ্র ঙ ঘ র; যেমন: অঙ্ঘ্রি # ঙ্ম ঙ ম; যেমন: বাঙ্ময় # চ্ছ্র চ ছ র; যেমন: উচ্ছ্রায় # চ্য চ য; যেমন: প্রাচ্য # জ্ব জ ব; যেমন: জ্বর # জ্য জ য; যেমন: রাজ্য # জ্র জ র; যেমন: বজ্র # ট্র ট র; যেমন: ট্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ড্র ড র; যেমন: ড্রাইভার, ড্রাম (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ঢ্র ঢ র; যেমন: মেঢ্র (ত্বক মন্তব্য: অত্যন্ত বিরল) # ণ্ড্র ণ ড র; যেমন: পুণ্ড্র # ত্ত ত ত; যেমন: উত্তর # ত্ত্র ত ত র; যেমন: পুত্ত্র (মন্তব্য: এই যুক্তবর্ণটি ইউনিকোডে সাপোর্ট করে না বলে আকৃতি বিকৃত হয়েছে৷ বর্তমানে ব্যবহৃত না হলেও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও তৎকালীন লেখকেরা এই বানানটি ব্যবহার করেছেন৷) # ত্ন ত ন; যেমন: যত্ন, রত্নাকর # ত্র ত র যেমন: ত্রিশ, ত্রাণ # ত্র্য ত র য; যেমন: বৈচিত্র্য # থ্র থ র; যেমন: থ্রি (three মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # দ্দ্ব দ দ ব; যেমন: তদ্দ্বারা # দ্ভ্র দ ভ র; যেমন: উদ্ভ্রান্ত # দ্র দ র; যেমন: রুদ্র, নিদ্রিত # দ্র্য দ র য; যেমন: দারিদ্র্য # ধ্র ধ র; যেমন: ধ্রুব # ন্ট ন ট; যেমন: প্যান্ট (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ন্ট্র ন ট র; যেমন: কন্ট্রোল (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ন্ড্র ন ড র; যেমন: হান্ড্রেড # ন্ত্র ন ত র; যেমন: মন্ত্র, যন্ত্র # ন্ত্র্য ন ত র য; যেমন: স্বাতন্ত্র্য # ন্থ্র ন থ র; যেমন: অ্যান্থ্রাক্স (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ন্দ্র ন দ র; যেমন: কেন্দ্র # ন্ধ্র ন ধ র; যেমন: রন্ধ্র # প্ট প ট; যেমন: পাটি-সাপ্টা, ক্যাপ্টেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # প্য প য; যেমন: প্রাপ্য # প্র প র; যেমন: ক্ষিপ্র # প্র্য প র য; যেমন: প্র্যাকটিস (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ফ্র ফ র; যেমন: ফ্রক, ফ্রিজ, আফ্রিকা, রেফ্রিজারেটর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ফ্ল ফ ল; যেমন: ফ্লেভার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ব্য ব য; যেমন: দাতব্য, কর্তব্য # ব্র ব র; যেমন: ব্রাহ্মণ # ভ্র ভ র; যেমন: শুভ্র, অভ্র # ভ্ল ভ ল; যেমন: ভ্লাদিমি (মূলত রাশীয় শব্দে ব্যবহৃত হয়) # ম্প্র ম প র; যেমন: সম্প্রতি # ম্ব ম ব; যেমন: প্রতিবিম্ব, অম্বর # ম্ব্র ম ব র; যেমন: মেম্ব্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # ম্ভ্র ম ভ র; যেমন: সম্ভ্রম # ম্ম ম ম; যেমন: সম্মান # ম্র ম র; যেমন: নম্র # র্ক র ক; যেমন তর্ক # র্ক্য র ক য; যেমন: অতর্ক্য (তর্ক দিয়ে যার সমাধান হয় না) # র্গ র গ; যেমন: বর্গ # র্গ্য র গ য; যেমন বর্গ্য (বর্গসম্বন্ধীয়) # র্ঘ্য র ঘ য; যেমন: দৈর্ঘ্য # র্ঙ্গ র ঙ গ; যেমন: শার্ঙ্গ (ধনুর্বিশেষ) # র্চ্য র চ য; যেমন: অর্চ্য (পূজনীয়) # র্জ্য র জ য; যেমন: বর্জ্য # র্জ্জ র জ জ; যেমন: ঊর্জ্জ # র্জ্ঞ র জ ঞ; যেমন: দুর্জ্ঞেয় # র্ণ্য র ণ য; যেমন: বৈবর্ণ্য (বিবর্ণতা) # র্ত্য র ত য; যেমন: মর্ত্য # র্থ্য র থ য; যেমন: সামর্থ্য # র্ব্য র ব য; যেমন: নৈর্ব্যক্তিক # র্ম্য র ম য; যেমন: নৈষ্কর্ম্য # র্শ্য র শ য; যেমন: অস্পর্শ্য # র্ষ্য র ষ য; যেমন: ঔৎকর্ষ্য # র্হ্য র হ য; যেমন: গর্হ্য # র্খ র খ; যেমন: মূর্খ # র্গ র গ; যেমন: দুর্গ # র্গ্র র গ র; যেমন: দুর্গ্রহ, নির্গ্রন্হ # র্ঘ র ঘ; যেমন: দীর্ঘ # র্চ র চ; যেমন: অর্চনা # র্ছ র ছ; যেমন: মূর্ছনা # র্জ র জ; যেমন: অর্জন # র্ঝ র ঝ; যেমন: নির্ঝর # র্ট র ট; যেমন: আর্ট, কোর্ট, কম্ফর্টার, শার্ট, কার্টিজ, আর্টিস্ট, পোর্টম্যানটো, সার্টিফিকেট, কনসার্ট, কার্টুন, কোয়ার্টার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # র্ড র ড; যেমন: অর্ডার, লর্ড, বর্ডার, কার্ড (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # র্ণ র ণ; যেমন: বর্ণ # র্ত র ত; যেমন: ক্ষুধার্ত # র্ৎ র ৎ; যেমন: ভর্ৎসনা # র্ত্ম র ত ম; যেমন: ক্লিন্নবর্ত্মাস্থি (ল্যাক্রিমাল বোন) # র্ত্র র ত র; যেমন: কর্ত্রী # র্থ র থ; যেমন: অর্থ # র্দ র দ; যেমন: নির্দয় # র্দ্ব র দ ব; যেমন: নির্দ্বিধা # র্দ্র র দ র; যেমন: আর্দ্র # র্ধ র ধ; যেমন: গোলার্ধ # র্ধ্ব র ধ ব; যেমন: ঊর্ধ্ব # র্ন র ন; যেমন: দুর্নাম # র্প র প; যেমন: দর্প # র্ফ র ফ; যেমন: স্কার্ফ (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # র্ব র ব; যেমন: উর্বর # র্ভ র ভ; যেমন: গর্ভ # র্ম র ম; যেমন: ধর্ম # র্য র য; যেমন: আর্য (মন্তব্য দেখুন) # র্ল র ল; যেমন: দুর্লভ # র্শ র শ; যেমন: স্পর্শ # র্শ্ব র+ শ ব; যেমন: পার্শ্ব # র্ষ র ষ; যেমন: ঘর্ষণ, ধর্ষণ # র্ষ্ট র ষ ট; যেমন: ধার্ষ্টামি (ধৃষ্টতা) # র্ষ্ণ র ষ ণ; যেমন: পার্ষ্ণিকাস্থি # র্ষ্ণ্য র ষ ণ য; যেমন: কার্ষ্ণ্য (কৃষ্ণসম্বন্ধীয়) # র্স র স; যেমন: জার্সি, নার্স, পার্সেল, কুর্সি (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # র্হ র হ; যেমন: গার্হস্থ্য # র্হ্য র হ য; যেমন: গর্হ্য # র্ঢ্য র ঢ য; যেমন: দার্ঢ্য (অর্থাৎ দৃঢ়তা) # ল্ড ল ড; যেমন: ফিল্ডিং (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # শ্র শ র; যেমন: মিশ্র # ষ্ক্র ষ ক র; যেমন: নিষ্ক্রিয় # ষ্ট্র ষ ট র; যেমন: রাষ্ট্র # ষ্ণ্ব ষ ণ ব; যেমন: বিষ্ণ্বিন্দ্র # ষ্প্র ষ প র; যেমন: নিষ্প্রয়োজন # স্ক্র স ক্র; যেমন: ইস্ক্রু (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # স্ট স ট; যেমন: স্টেশন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # স্ট্র স ট্র; যেমন: স্ট্রাইক (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # স্ত্র স ত র; যেমন: স্ত্রী # স্প্র স প +র; যেমন: স্প্রিং (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # স্প্‌ল স প ল; যেমন: স্প্‌লিন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) # স্ব স ব; যেমন: স্বর # স্র স র; যেমন: অজস্র # হ্র হ র; যেমন: হ্রদ র্য-কে যুক্তবর্ণ ধরা হয়েছে, কেননা এটি র ও য-এর সমষ্টি। অন্যদিকে র‌্যাব, র‌্যাম, র‌্যাঁদা, ইত্যাদিতে উপস্থিত র‌্য-কে যুক্তবর্ণ হিসেবে ধরা হয়নি, কেননা এটি আসলে র‌্যা-এর অংশ, আর র‌্যা হল র ব্যঞ্জনধ্বনি এবং অ্যা স্বরধ্বনির মিলিত রূপ। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | খাসির মাংস (মাঝারি সাইজের টুকরোই কাটা ৫০০ গ্রাম | রসুন কুচি আধা কাপ | আদা বাটা ১/২ চা চামচ | মরিচ গুঁড়ো ১ চা চামচ | কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো ১ চা চামচ | কাঁচা মরিচ কুচি ২ টি | হলুদ গুঁড়ো ১/৪ চা চামচ | জিরা গুঁড়ো ১/২ চা চামচ | ধনে পাতা গুঁড়ো ১/২ চা চামচ | গরম মসলা ১ চা চামচ | ছোট এলাস ২ টি # একটা পাত্রে ঘি গরম করুণ। এর মধ্যে খাসির মাংস দিয়ে বাদামী করে ভেজে নিন। পাত্র থেকে মাটন তুলে নিন। # বাকি ঘি গরম করে তেজপাতা, দারুচিনি, লবঙ্গ ও এলাচ দিন। এর মধ্যে পেঁয়াজ ও লাল মরিচ গুঁড়ো দিন। পেঁয়াজ ভেজে নিয়ে রসুন, আদা ও কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে ২ মিনিট নেড়ে দিন। # একটু হলুদ গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো, ধনে পাতা গুঁড়ো একটা বাটিতে পানিতে গুলে পেস্ট তৈরি করে নিন। পেঁয়াজের মধ্যে মশলা দিয়ে ২ মিনিট নেড়ে ফোটাতে থাকুন। # আঁচ কমিয়ে নিয়ে ভাজা মাটনের টুকরো দিন। চাপা দিয়ে ১ ঘন্টা দমন রাখুন। এই সময়ের মধ্যে মাটন একেবারে সেদ্ধ হয়ে যাবে। # ঢাকনা খুলে টমেটো পিউরি, চিনি, গরম মশলা গুঁড়ো ও কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো দিন। মাঝারি আঁচে ৫ মিনিট রান্না করুন। পিএইচপি PHP) একটি প্রোগ্রামিং ভাষা]]। এটি মূলত সার্ভার-সাইড স্ক্রিপ্টিং-এর জন্য ব্যবহৃত হয়। পিএইচপি হচ্ছে একটি স্ক্রিপ্টিং ভাষা যা মূলতঃ চলমান ওয়েব পাতা তৈরির জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ইহা কমান্ড লাইন ইন্টারফেস ক্ষমতাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং স্ট্যান্ডআলোন গ্রাফিক্যাল আপ্লিকেশনকে ব্যবহার করতে পারে। যখন প্রকৃতপক্ষে পিএইচপি ১৯৯৫ সালে রাস্মুস লারডরফ উদ্ভাবন করেন, সেই সময় থেকে এখন পর্যন্ত পিএইচপির মুল প্রয়োগ পিএইচপি গ্রুপ ও সার্ভার মাধ্যমে হয়ে আসছে এবং পিএইপি একটি বিষয়ের নির্দিষ্ট সীমারেখায় আবদ্ধ নয়। পিএইচপি পিএইচপি লাইসেন্সের অধীনে একটি ফ্রী সফটওয়ার, যা পিএইচপি ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা থাকলেও জিএনইউ জেনারেল পাবলিক লাইসেন্স (জিপিএল) এর সহিত সামঞ্জস্যপূর্ন। পিএইচপি একটি বহুল ব্যবহৃত সাধারণ উদ্দেশ্যে সাধনের স্ক্রিপ্টিং ভাষা যা ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য বিশেষ উপযোগী এবং এইচটিএমএল আকারে প্রকাশ করা যায়।ইহা সাধারনতঃ একটি ওয়েব সার্ভারে পরিচালিত হয় যা পিএইচপি কোডকে নির্দেশনা আকারে ব্যবহার করে এবং ওয়েব পাতা তৈরি করে ফলাফল প্রদর্শন করে। ইহা বেশীর ভাগ ওয়েব সার্ভারে প্রয়োগ করা যায় এবং প্রায় সকল অপারেটিং সিস্টেম ও অবস্থান ভেদে বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। ২০ মিলিয়নেরও বেশি ওয়েবসাইট ও ১ মিলিয়ন ওয়েব সার্ভারে পিএইচপি ব্যবহৃত হচ্ছে। ১৯৮০ সালে Tim Berners-Lee যিনি CERN এ একজন ঠিকাদার ​​ছিলেন, সর্বপ্রথম CERN গবেষকদের মাঝে দস্তাবেজ শেয়ার করার জন্য ENQUIRE prototyped নামে একটি ‍[[System এর প্রস্তাব দেন। 1989 সালে Berners-Lee একটি ইন্টারনেট ভিত্তিক হাইপারটেক্সট সিস্টেম প্রস্তাবে একটি মেমো লিখেন. 1990 সালে Berners-Lee ব্রাউজার এবং সার্ভারের সফ্টওয়্যারে এইচটিএমএল HTML এর উল্লেখ করেন।এ বছরেই Berners-Lee এবং CERN এর তথ্য সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার Robert Cailliau যৌথভাবে CERN কে এ প্রকল্পের জন্য অর্থায়নে অনুরোধ করেন, কিন্তু প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে CERN দ্বারা গৃহীত হয়নি। এইচটি এমএল প্রোগ্রাম লেখার পদ্ধতি যে কোন প্রোগ্রাম লেখার জন্যই যে কোন একটা এডিটর ব্যবহার করে কোডিং লিখতে হয়। যখানে এ এইচটিএমএল প্রোগ্রাম লেখার সাধারণ পদ্ধতি, একটি প্রাথমিক প্রজেক্ট এবং সাধারণ ট্যাগসমূহ নিয়ে আলোচনা করা হবে। এইচটি এমএল এ লেখা প্রোগ্রামের মৌলিক অংশ সমূহ এইচটি এমএল রং এর কোড কালার পিকার থেকে সহজেই বিভিন্ন রং Hexademical Code সংগ্রহ করা যায়। এবং নিচের চার্টে থেকে কাজটি করা যাবে। Hexademical Code এর শুরুতে একটা চিহ্ন দিয়ে শুরু করতে হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | মাখন (গোলানো সিকি কাপ | কনডেন্সড মিল্ক ৩ টেবিল চামচ | ক্রিম ১ টেবিল চামচ | পানি ১ কাপের ৩/২ ভাগ | কমলা লেবুর রস ১ টেবিল চামচ | লেবুর রস ১ চা চামচ | চেরি বা বাদাম কুচি সাজানোর জন্য | বাদাম কুচি সাজানোর জন্য | ফুড কালার ১ ফোঁটা # পানিতে চিনি দিয়ে জ্বাল দিয়ে হাল্কা আঠালো হলে কমলা ও লেবুর রস দিয়ে শিরা তৈরী করে রাখুন। # এবার ছানা ভালমতো ময়ান দিয়ে মিহি করে তাতে কনডেন্সড মিল্ক ও ক্রিম মিশিয়ে নিন। একটি প্যানে কিছু মাখন ও ফুড কালার ব্রাশ করুন চারপাশে। # এবার প্রথমে সেমাইয়ের ১ ইঞ্চি পুরু একটা স্তর করুন। এ সময় প্যানের ভেতরে ধারগুলোতেও সেমাইয়ের স্তর করুন। # এবার ছানার পুর দিন। ভালোমতো চেপে বসিয়ে দিন। সবশেষে আবার সেমাইয়ের স্তর দিয়ে ১৭০ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপে বেক করুন ৩০মিনিট। # নামিয়ে প্লেটে পরিবেশন করুন করে শিরা ঢেলে দিন। এবার সাজিয়ে পরিবেশন করুন কুনাফা। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ফুসফুস মেরুদণ্ডী প্রাণীর একটি অঙ্গ যা শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজে ব্যবহৃত হয়। এই শ্বাসযন্ত্রটির প্রধান কাজ হলো বাতাস থেকে অক্সিজেন]]কে রক্তপ্রবাহে নেওয়া এবং রক্তপ্রবাহ হতে কার্বন ডাই-অক্সাইড]]কে বাতাসে নিষ্কাশন করা। এই গ্যাস আদান-প্রদান করা হয় বিশেষায়িত কোষ দ্বারা তৈরী, খুবই পাতলা দেয়াল বিশিষ্ট লক্ষাধিক বায়ু থলির দ্বারা যাকে অ্যালভীওলাই বলে। এর শ্বাসকার্য ছাড়া অন্য কাজও আছে। ফুসফুস সংক্রান্ত মেডিকেল পরিভাষা শুরু হয় পালমো pulmo ল্যাটিন-পালমোনারিয়াস (pulmonarious “ফুসফুসের” অথবা নিউমো pneumo গ্রিক- πνεύμω “ফুসফুস”] দ্বারা। সবাত শ্বসন দ্বারা শক্তি উৎপাদনে অক্সিজেন প্রয়োজন এবং উপজাত হিসাবে কার্বন ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন হয়। ফলে কার্যকরভাবে কোষে অক্সিজেন সরবরাহ এবং কোষ হতে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিষ্কাশন করার প্রযোজনীয়তা তৈরি হয়। ক্ষুদ্রজীবে, যেমন এককোষী ব্যাকটেরিয়া]]য়, এই বায়ু বিনিময় পদ্ধতি পুরোপুরিভাবে সরল ব্যপনের মাধ্যমে হয়ে থাকে। বৃহৎ জীবে যা সম্ভব নয়, কারণ বায়ুমন্ডল হতে ব্যপনের মাধ্যমে অক্সিজেন গ্রহণ করার জন্য ক্ষুদ্র একটি অংশই মাত্র তার বহিরাবরনের নিকটে থাকে। দুটি প্রধান অভিযোজন জীবের জন্য বহুকোষীয়তা অর্জন সম্ভব করেছে: একটি কার্যকারী সংবহনতন্ত্র (circulatory system) যা দেহের গভীরতম কলাসমূহে রক্তের মাধ্যমে গ্যাসের আদান প্রদান করে, এবং একটি বৃহৎ অভ্যন্তরীণায়ীত শ্বসনতন্ত্র (respiratory system) যা বায়ুমন্ডল হতে অক্সিজেন আহরন করে দেহে সর্বরাহ করার কাজকে কেন্দ্রীভূত করে, যেখান থেকে একে দ্রুত সংবহনতন্ত্রে ছড়িয়ে দেওয়া যায়। এই বায়ু টেনে নেওয়া এবং ছাড়ার আরেক নাম বায়ুচলন (ventilation)। সর্বোচ্চ পরিমাণ বায়ু টেনে নেওয়ার পর সর্বোচ্চ যে পরিমাণ বায়ু একজন ব্যক্তি নিঃসৃত করতে পারে তাকে অপরিহার্য ধারনক্ষমতা (Vital capacity) বলা হয়। একজন ব্যক্তির অপরিহার্য ধারনক্ষমতা স্পাইরোমিটারের (spirometry) সাহায্যে নির্ণয় করা যায়। অন্যান্য শরীরবৃত্ত্বিয় পরিমাপের সমন্নয়ে, অপরিহার্য ধারনক্ষমতা ফুসফুসের রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে। বায়ু বিনিময় ও হাইড্রজেন আয়ন ঘনত্ব নিয়ন্ত্রনের মত শ্বাসপ্রশ্বাস সংক্রান্ত কাজ ছাড়াও ফুসফুস আরও যেসকল কাজ করে থাকে সেগুলো হলো: ধমনী]]য় রক্তে ঔষধ হিসাবে ব্যবহৃত ‘প্রানীদেহে কার্যকর সক্রিয় বস্তু’ ও ‘ঔষধ-উপাদানের ঘণত্ব’ প্রভাবিত করে। শিরা]]য় তৈরি হওয়া ছোট রক্ত পিন্ড অপসারন করে। * হৃৎপিন্ডের প্রতিরক্ষার জন্য নরম, ঘাতসহ স্তর হিসাবে ব্যবহৃত হয়, যা প্রায় চারপাশে হতে হৃৎপিন্ড]]কে ঘিরে থাকে। স্তন্যপায়ীর ফুসফুসের বুনট স্পঞ্জের মত এবং এপিথেলিয়ামের স্তর দ্বারা গঠিত এর কুন্চিত অন্তস্থঃতল বহিস্থঃতল অপেক্ষা অনেক বড়। মানুষের ফুসফুস এজাতীয় ফুসফুসের প্রতিনিধিত্বকারী। শ্বাস-প্রশ্বাস প্রধানত চলে বক্ষপিঞ্জরের তলদেশে সংযুক্ত পেশল মধ্যচ্ছদা দ্বারা। মধ্যচ্ছদার সংকোচনের ফলে বক্ষগহ্বরের তলদেশ নিম্নগামী হয় যা একটি নিম্নচাপের সৃষ্টি করে। ফলে বায়ু মুখ ও নাসারন্ধ্র দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে; যা ল্যারিংস্ এবং ট্রাকিয়ার ভেতর দিয়ে ব্রংকাইতে পৌছে। মধ্যচ্ছদার সংকোচন এর বিপরীত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে, স্বাভাবিক প্রশ্বাসে যা অক্রিয়ভাবে সংকোচিত হয়। ব্যায়ামের সময় মধ্যচ্ছদা সংকুচিত হয়ে দ্রুত ও প্রবলভাবে বায়ু নির্গমন ঘটায়। অন্যান্য রেস্পাইরেটরী পেশী এবং সাহায্যকারী রেস্পাইরেটরী পেশীর সাহায্যে বক্ষপিঞ্জরও কিছু পরিমাণে সম্প্রসারিত ও সংকুচিত হতে পারে। ফলে ফুসফুসের বায়ু ভিতরে টানা বা বাইরে বের করে দেওয়ার কাজটি সব সময় হয় চাপের বিপরীতে। এ জাতীয় ফুসফুস কামারের হাপরের সাথে মিল থাকার কারনে হাপর ফুসফুস bellows lung) নামে পরিচিত। মানব ফুসফুস হৃৎপিন্ডের দুপাশে অবস্থিত যা প্লুরা পর্দা দ্বারা আবৃত। এক রকম দেখতে হলেও, ফুসফুস দুটি হুবহু অনুরুপ নয়। উভয়ই কতগুলো লোব-এ বিভক্ত, ডানে তিনটি এবং বামে দুটি। প্রতিটি লোব কতগুলো লোবিউলে বিভক্ত, যা খালি চোখে দৃষ্টিগোচর ফুসফুসের খুদ্রতম ষড়ভুজাকৃতি অংশ। ধুমপায়ী ও শহুরে মানুষদের লোবিউলকে বিভক্তকারী কানেক্টিভ টিস্যু (যোজক কলা) প্রায়শ কালচে রং ধারন করে। ডান ফুসফুসের মধ্যবর্তী সীমারেখা প্রায় উল্লম্ব, যেখানে বাম ফুসফুসে একটি কার্ডিয়াক নচ (হৃদ খাঁজ) থাকে। কার্ডিয়াক নচ হলো হৃৎপিন্ডের আকার অনুযায়ী তাকে ধারন করার উপযোগী একটি অবতল জায়গা। ফুসফুসগুলো ক্ষেত্র বিশেষে “অতিগঠিত” এবং এদের সংরক্ষিত আয়তন বিশ্রামাবস্থায় নির্ধারীত অক্সিজেন বিনিময়ের আয়তন হতে অনেক বেশী। এ কারণেই ফুসফুসের ক্ষমতা লক্ষণীয়ভাবে না কমেও কোন ব্যক্তি দীর্ঘ দিন ধূমপান করে যেতে পারেন। এধরনের ক্ষেত্রে ফুসফুসের একটি ক্ষুদ্র অংশেই গ্যাস বিনিময়ের জন্য রক্ত সরবরাহ হয়ে থাকে। ব্যায়ামের ফলে অক্সিজেনের প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পেলে, ফুসফুসের অপেক্ষাকৃত বৃহৎ অংশে রক্ত সরবহৃত হয়, যা শরীরের প্রয়োজনীয় CO2/O2 বিনিময়কে সম্ভব করে তোলে। ফুসফুসের অন্তর্ভাগ অতন্ত আর্দ্র, যা ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধিতে উপযোগী। অনেক শ্বাসতান্ত্রীক অসুস্থতার জন্য ফুসফুসের এই ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসজনিত প্রদাহ দায়ী। স্তন্যপায়ীর ন্যায় পাখির ফুসফুসে অ্যালভিওলাই দ্বারা গঠিত নয়। তার বদলে এটি লক্ষাধিক সরু প্যারাব্রংকাই দ্বারা গঠিত, যা উভয় দিকে ডর্সোব্রংকাই (পশ্চাৎ-ব্রংকাই) ও ভেন্ট্রব্রংকাই (সম্মুখ-ব্রংকাই) এর সাথে যুক্ত। বায়ু প্যারাব্রংকাইয়ের মৌচাক সদৃশ্য দেয়ালের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বায়ু-কৌশিকনালিতে (air capillaries) প্রবেশ করে, যেখানে বিপরীতগামী রক্ত-কৌশিকনালির সাথে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই-অক্সিইড বিনিময় হয়। এই বিনিময় হয় ব্যাপনের মাধ্যমে, যা একটি বিপরীত ঘনত্বগামী বিনিময় পদ্ধতি। ব্যাঙ ও অন্যান্য উভচরের ফুসফুস গঠন বেলুনের মত, যেখানে বায়ু বিনিময় শুধু ফুসফুসের বহিরাবরনণেই সীমিত। যদিও এটি খুব পর্যাপ্ত নয়, কিন্তু উভচরদের শ্বসন হার খুব কম এবং তাদের আর্দ্র বহিরাবরনে মাধ্যমেও বায়ু দেহে ব্যাপনের মাধ্যমে প্রবেশ করে সেই অভাব পূরণ করে। স্তন্যপায়ীর বিপরীতে, যাদের শ্বাসতন্ত্র ঋণাত্মক চাপের দ্বারা পরিচালীত হয়, উভচরীরা ধনাত্মক চাপের মাধ্যমে তা কর্যকর করে। এটা লক্ষনীয় যে স্যালামেন্ডার প্রজাতির সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য ফুসফুসবিহীন স্যালামেন্ডার এবং তারা তাদের শ্বাসকার্য তাদের ত্বক ও মুখগহব্বরের আবরনের মাধ্যমে সম্পন্ন করে থাকে। কিছু অমেরুদন্ডী প্রাণীর “ফুসফুস” আছে যা একই রকম শ্বাসতান্ত্রীক কাজ করে থাকে কিন্তু তার সাথে মেরুদন্ডীদের ফুসফুসের কোন বিবর্তনিক যোগসূত্রা নেই। কিছু অ্যারাকনাইড এর “বুক লাংক্স” নামক ব্যাবস্থা আছে যার দ্বারা বাইরে থেকে ভেতরে বায়ু বিনিময় ঘটে। কোকোনাট ক্র্যাব ব্রংকিওস্টেগাল নামক অঙ্গের সাহায্যে বায়ু হতে শ্বাস নিয়ে পানিতে ডুব দেয় এবং পানির নিচে শ্বাস ধরে রাখে। পালমোন্যাটা হলো শামুক ও স্লাগের একটি বর্গ যাদের “ফুসফুস” গঠিত হয়েছে। রক্ত Blood) হল উচ্চশ্রেণীর প্রাণীদেহের এক প্রকার কোষবহুল, বহু জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিন্ড ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরণের তরল যোজক কলা। রক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদের দেহের জ্বালানি স্বরূপ। রক্তের মূল অংশ দুইটি। যথা: রক্তের তরল, হালকা হলুদাভ অংশকে রক্তরস plasma) বলে। রক্তকণিকা ব্যতীত রক্তের বাকি অংশই রক্ত রস। মেরুদন্ডী প্রাণিদের রক্তের প্রায় ৫৫% রক্তরস। রক্তের প্রধান উপাদান দুইটি। যথা: # এর মাধ্যমে পাচিত খাদ্যবস্তু, হরমোন, উৎসেচক ইত্যাদি দেহের বিভিন্ন অংশে পরিবাহিত হয়। # রক্তরসের প্রোটিনের পরিমাণ রক্তের সান্দ্রতা (ঘনত্ব তারল্য (fluidity প্রবাহধর্ম (rheology) বজায় রাখে এবং পানির অভিস্রবণিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করে। # রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। # অ্যান্টিবডি, কম্প্লিমেন্টস ইত্যাদি প্রাথমিক রোগ প্রতিরোধ উপকরণ ধারণ করে। মানব রক্তরসের কিছু প্রোটিন এবং অন্যান্য উপাদান # নানান গ্লোব্যুলিন (অ্যান্টিবডি গামা/ইম্যুনো গ্লোব্যুলিন) # প্রতঞ্চক ও প্রতিতঞ্চক উপাদান সমূহ # সি আর পি (রক্ত) # বর্জ্যপদার্থ যেমন কার্বন ডাই-অক্সাইড, ইউরিয়া, ইউরিক এসিড # সোডিয়াম ক্লোরিইড খুবই অল্প ৷ রক্তের প্লাজমার মধ্যে নির্দিষ্ট আকার ও গঠন বিশিষ্ট উপাদান বা রক্ত কোষসমূহকে রক্ত কণিকা বলে। রক্তে প্রায় তিন ধরণের কণিকা পাওয়া যায়। যথা: # লিম্ফোসাইট (বৃহৎ ও ক্ষুদ্র) # লিউকোসাইটোসিস :— শ্বেত রক্তকণিকা বেড়ে যদি (২০০০-৩০০০) হয় ৷ # থ্রম্বোসাইটোসিস :— অণুচক্রিকার সংখা বেড়ে গেলে ৷ করোনারী থম্বোসিস :— হ্দপিন্ডে রক্ত জমাট বাধায় ৷ সেরিব্রাল থম্বোসিস :— মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাধায় ৷ # পারপুরা :— অণুচক্রিকা কমে গেলে ৷ # থ্যালাসেমিয়া :— বিভিন্ন ধরনের অণুচক্রিকার সংখ্যা বেড়ে গেলে ৷ রক্তচাপ রক্তসংবহনে এবং জালকতন্ত্রে পরিস্রাবণ প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। এই পরিস্রাবণ প্রক্রিয়া রক্ত থেকে কোষে পুষ্টি সরবরাহ করা, মূত্র উৎপাদন করা প্রভৃতি শারীরবৃত্তীয় কাজের সঙ্গে জড়িত। # হৃৎপিন্ডের সংকোচন করার ক্ষমতা। | খেজুরের গুড় ৪০০ গ্রাম | কিশমিশ ও বাদাম কুচি ১ টেবিল চামচ কিসমিস ও আম্যান্ড বাদাম দিয়ে সাজিয়ে নিতে হবে এবং ঠাণ্ডা হলে পরিবেশন করতে হবে। চাল ভাল ভাবে সিদ্ধ হবার পরই চিনি দিয়ে দিন, তা না হলে চাল আর সিদ্ধ হবে না। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ওয়েব পেজের যে কোন লেখার রং নির্ধারণ করতে কালার প্রোপার্টি ব্যবহার করা হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রোপার্টির মাধ্যমে লেখা বিভিন্নভাবে দর্শন করা যেতে পারে। Text-Decoration প্রোপার্টি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় লিঙ্কের আন্ডারলাইন দূর করতে। মেনু তৈরি করার সময় এটা অনেক কাজে লাগে। | none এটা সাভাবিক লেখা নির্দেশ করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ওয়েবসাইটে সাধারনত লেখা বাম দিকে নির্বাচিত থাকে। টেক্সট এলাইন প্রোপার্টির সাহায্যে লেখা বিভিন্ন এলাইনমেন্ট করা হয়। এর মান হতে পারে Left, Right, Center, Justify) টেক্সট শেডো এই প্রোপার্টি দিয়ে কোন লেখায় শেডো ইফেক্ট প্রয়োগ করা হবে কি না তা নির্দেশ করা হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ইংল্যান্ডের রাগবি স্কুলের নামানুসারে রাগবি ফুটবলের নামকরণ করা হয়েছে। ইংল্যান্ডের রাগবি স্কুলের নামানুসারে রাগবি ফুটবলের নামকরণ করা হয়েছে। ১৭৫০ থেকে ১৮৫৯ সালের মধ্যে রাগবি স্কুলে বলকে হাতে ধরার অনুমতি প্রদান করা হলেও খেলোয়াড়দেরকে বল নিয়ে দৌঁড়ানোর অনুমতি দেয়া হতো না। প্রতিটি দলে খেলোয়াড় সংখ্যাও অনির্দিষ্ট ছিল। এমনকি শতাধিক ব্যক্তি খেলায় অংশ নিতে পারতেন। কখনোবা বিরাট ধরনের আঘাতের ঘটনা ঘটে যায়। ১৮৫৯ থেকে ১৮৬৫ সালের মধ্যে বল নিয়ে দৌঁড়ানোর প্রচলন শুরু হয়। জনশ্রুতি রয়েছে যে, ১৮২৩ সালের কোন একদিনউইলিয়াম ওয়েব এলিস নামীয় একজন সিনিয়র বালক সাধারণ পদ্ধতিতে বলকে লাথি না মেরে বল নিয়ে দৌঁড়েছিলেন। ১৮৪৫ সালে প্রথমবারের মতো রাগবি ফুটবলের জন্য আইন প্রণয়ন করা হয়। কোন কারণে খেলায় ফলাফল না আসলে ড্রপ গোলের প্রবর্তন করা হয়। দু'দলের মধ্যেকার খেলোয়াড়দের কেউ একজন গোল করতে ব্যর্থ হলে মাঠে দু'টি দল একে-অপরের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। খেলা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্যে একজন রেফারী পরিচালক হিসেবে রয়েছেন। মুদ্রা নিক্ষেপ বা টসের মাধ্যমে বলে লাথি মারার জন্য একটি দলকে নির্বাচিত করা হয়। প্রতি অর্ধে খেলার মধ্যমাঠ থেকে একজন খেলোয়াড় বলে লাথি মেরে খেলা শুরু করেন। তবে লাথি মেরে বলকে অবশ্যই প্রতিপক্ষের এলাকায় ১০ মিটারের অধিক দূরত্ব অতিক্রমণ করাতে হয়। সচরাচর সাধারণ কৌশল হচ্ছে বলকে যতোটা উঁচুতে সম্ভব লাথি মেরে প্রতিপক্ষের উপর আধিপত্য বিস্তারের জন্য চেষ্টা চালানো। প্রত্যেক দলেই ১৫ জন খেলোয়াড় থাকে। সাধারণতঃ ৮জন আক্রমণে ও ৭জন রক্ষণাত্মক ভঙ্গীমায় খেলে থাকে। আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের জার্সি নম্বর ১ থেকে ৮ হয়ে থাকে এবং তারা প্লেয়ার নামে পরিচিত। অন্যদিকে রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের জার্সি নম্বর ৯ থেকে ১৫ হয় ও তারাব্যাকলাইন নামে অভিহিত হন। সচরাচর রক্ষণভাগের খেলোয়াড়গণ আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের তুলনায় উচ্চতায় বড় এবং শক্তিশালী হয়ে থাকেন। কিন্তু আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা দ্রুত দৌঁড়ে গোল করার চেষ্টা চালায়। গোল করার চেষ্টা কিংবা গোল করা থেকে বিরত রাখার উদ্দেশ্যে খেলোয়াড়গণ একে-অপরকে বাঁধা দেয়। কিন্তু রাগবি খেলায় বাঁধা দেয়ার অর্থ হচ্ছে বিপক্ষের খেলোয়াড়কে ধরে রাখা, নড়াচড়া করতে না দেয়া কিংবা মাটিতে ফেলে রাখা। এ ধরনের বাঁধা সচরাচর অন্যান্য খেলায় তেমন দেখা যায় না। একটি দল সর্বোচ্চ ৭জন অতিরিক্ত খেলোয়াড় রাখতে পারে। লীগের ধরন কিংবা দেশভেদে এ নিয়মের ব্যতয় হতে পারে। অতিরিক্ত খেলোয়াড়গণ বেঞ্চে বসে থাকেন এবং আঘাতজনিত কিংবা অন্য কোন কারণে খেলোয়াড়ের মাঠ ত্যাগের ফলে শূন্যস্থান পূরণ করেন। সাধারণতঃ আঘাতগ্রস্ত খেলোয়াড় খেলা থেকে বিরত থাকলে তারা আর মাঠে প্রবেশ করেন না। কোন কারণে প্রবেশ করলেও তা ১৫ মিনিটের মধ্যে হতে হবে। খেলার সময়সীমা ৮০ মিনিট যা ৪০ মিনিট করে বিভাজ্য। কিন্তু মাঝখানে কোন বিরতি-পর্ব নেই। নিয়ম মোতাবেক অতিরিক্ত বল সরবরাহ করা যাবে কিন্তু খেলোয়াড় কিংবা দলের সুবিধার লক্ষ্যে বল পরিবর্তন করা যাবে না। তবে শিশু-কিশোরদের উপযোগী করে তুলনামূলকভাবে ছোট আকৃতির বল ব্যবহার করা যেতে পারে। পূর্বে তুলা দিয়ে উৎপন্ন সুতার সাহায্যে রাগবি খেলার উপযোগী শার্ট তৈরী করা হতো। কিন্তু বর্তমানে তুলা এবং পলিয়েস্টারের সংমিশ্রণে তৈরী কাপড়ে রাগবি শার্ট তৈরী করা হয়। এর প্রধান কারণ হচ্ছে এ জাতীয় কাপড়ে শরীরের ঘাম কিংবা পানি কম জমা থাকে এবং কাদাও অল্প লেগে থাকে। রাগবি খেলার উপর নির্ভর করে রাগবি জার্সি যৎকিঞ্চিৎ পরিবর্তিত হয়। রাগবি লীগে খেলোয়াড়েরা সাধারণতঃ বড় আকারের 'ভি V) গলাকৃতির শার্ট পরিধান করে। কিন্তু রাগবি ইউনিয়নে প্রাচীন ও সনাতনী পোশাক পরিধান করা হয়। জার্সির পেছনে খেলোয়াড়ের জার্সি নম্বর এবং তার ডাকনাম লেখা থাকে। সচরাচর ডাকনাম নম্বরের উপরাংশে থাকে। নম্বরটি তুলনামূলকভাবে নামের চেয়ে বড় হয় এবং কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে। দলেরলোগো বুকের বাম পার্শ্বে থাকে। রাগবি খেলায় রাগবি ইউনিয়ন এবং রাগবি লীগ নামে দু'ধরনের প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। এ দু'টি প্রতিযোগিতায় বিপরীতমূখী চিত্র দেখা যায়। খেলোয়াড়ের সংখ্যা নির্ধারণ ও আঘাতপ্রাপ্তিতে খেলোয়াড় বদলই এর মূল কারণ। রাগবি লীগের তুলনায় রাগবি ইউনিয়নে খেলোয়াড়ের সংখ্যা বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু বৃটেন বিশেষতঃ উত্তর ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং পাপুয়া নিউগিনির রাগবি লীগে অনেক লোক খেলে থাকেন। অন্যান্য দেশে রাগবি শব্দ বলতে রাগবি ইউনিয়নকেই বুঝানো হয়ে থাকে। রাগবি ইউনিয়নে ১৫ জন এবং রাগবি লীগে ১৩ জন খেলোয়াড় রয়েছে। রাগবি ইউনিয়ন প্রতিযোগিতা পেশাদার এবং শৌখিন উভয় পর্যায়েই অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রথম সারির দল হিসেবে আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, নিউজিল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েলস অংশগ্রহণ করে। অন্যদিকে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় সারির দলরূপে ব্রাজিল, কানাডা, চিলি, কলম্বিয়া, ফিজি, জর্জিয়া, জাপান, মেক্সিকো, নামিবিয়া, পেরু, পর্তুগাল, রোমানিয়া, সামোয়া, স্পেন, টোঙ্গা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, উরুগুয়ে এবং ভেনেজুয়েলা এ প্রতিযোগিতায় স্থান পেয়েছে। রাগবি ইউনিয়নকে নিয়ন্ত্রণ করে আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল রাগবি বোর্ড। নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েলস, ফিজি, সামোয়া, টোঙ্গা এবং মাদাগাস্কারে রাগবি খেলাকে জাতীয় খেলার মর্যাদা দেয়া হয়েছে।[২] রাগবি সেভেন নামে রিও ডি জেনেইরোতে অনুষ্ঠিতব্য২০১৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক্‌স-এর ইভেন্ট হিসেবে অন্তর্ভুক্তির চেষ্টা চালানো হচ্ছে।[৩] লন্ডন অলিম্পিকসে প্রদর্শনীমূলক খেলা হিসেবে রাগবি সেভেনের অন্তর্ভুক্তির কথা থাকলেও অন্যান্য অনেক খেলার ন্যায় এটিও বাদ পড়ে যায়।[৪] রাগবি লীগও পেশাদার এবং শৌখিন পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়। রাগবি লীগ আন্তর্জাতিক ফেডারেশন এর নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। শৌখিন এবং অর্ধ-পেশাদারী প্রতিযোগিতা হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, লেবানন, সার্বিয়ায় অনুষ্ঠিত হয়। ইউরোপ এবং অস্ট্রেলেশিয়ায় দুটি প্রধান পেশাদার প্রতিযোগিতা ন্যাশনাল রাগবি লীগ এবং ইউরোপিয়ান সুপার লীগ অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক রাগবি লীগে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ডের জাতীয় রাগবি লীগ দল আধিপত্য বিস্তার করে আছে। এছাড়াও, দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ও ইউরোপের রাষ্ট্রসমূহের জাতীয় রাগবি লীগ দলগুলো প্যাসিফিক কাপ এবং ইউরোপিয়ান কাপে অংশ নিয়ে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাগবি ইউনিয়নভূক্ত দলগুলো নিয়ে বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি চার বছর অন্তর এ প্রতিযোগিতা রাগবি বিশ্বকাপ নামে পরিচিত। ইন্টারন্যাশনাল রাগবি বোর্ড এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। প্রথম রাগবি প্রতিযোগিতা ১৯৮৭ সালে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৫ সালে স্বাগতিক দেশ হিসেবে রাগবি বিশ্বকাপ ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৯ সালের রাগবি বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা জাপানে অনুষ্ঠিত হয়। নিউজিল্যান্ড জাতীয় রাগবি ইউনিয়ন দল ২০১১ সালে এ প্রতিযোগিতার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন। রাগবি বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দলকে ওয়েব এলিস কাপ ট্রফি পুরস্কার হিসেবে দেয়া হয় যা রাগবি বিশ্বকাপ ট্রফি নামে পরিচিত। ওয়েব এলিস কাপ ট্রফির নামকরণ করা হয়েছে রাগবি ফুটবলের প্রবর্তক উইলিয়াম ওয়েব এলিসের নামানুসারে। রাগবি লীগ ইন্টারন্যাশনাল ফেডারশনের পক্ষ থেকে রাগবি লীগ বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় সদস্যভূক্ত দেশসমূহ অংশগ্রহণ করে থাকে। তবে এ প্রতিযোগিতাটির তেমন মর্যাদা নেই ও অনিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হয়। স্বাগতিক ইংল্যান্ডে ২০১৩ সালে এ প্রতিযোগিতার পরবর্তী আসর বসবে। রাগবি লীগের প্রাচীনতম নক-আউটভিত্তিক প্রতিযোগিতা হিসেবে চ্যালেঞ্জ কাপ অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা দেশগুলোর মধ্য থেকে কিছুসংখ্যক দেশ বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের দলগুলোয় সৌখিন খেলোয়াড় অংশ নিয়ে থাকে। এছাড়াও, নিউজিল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ড-স্কটল্যান্ডের মধ্যকার বার্ষিক আকারে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীকে যথাক্রমে ব্লেডিসলো কাপ ও ক্যালকাটা কাপ প্রদান করা হয়। * এন্তিম কাপ জর্জিয়া ও রুমানিয়া * কুক কাপ অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড * ফ্রিডম কাপ নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা * গলাহার কাপ ফ্রান্স ও নিউজিল্যান্ড * হোপটৌন কাপ অস্ট্রেলিয়া ও স্কটল্যান্ড * ল্যান্সডোন কাপ অস্ট্রেলিয়া ও আয়ারল্যান্ড * মান্ডেলা উইতদাগপ্লাট অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা * মিলেনিয়াম ট্রফি ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড * পুমা ট্রফি আর্জেন্টিনা ও অস্ট্রেলিয়া * ট্রফি ডেস বাইসেন্টেইয়ার্স অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্স এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ফন্ট ট্যাগের তিনটি অ্যাট্রিবিউট রয়েছে - Font ট্যাগের একটি সিন্টেক্স - ফন্ট ট্যাগে রং ব্যবহার করার জন্য এই সিন্টেক্স ব্যবহার করা হয়ে থাকে - এখানে ব্যবহার করা Times New Roman একটি ইংলিশ ফন্ট। Times New Roman এর জায়গায় অন্য কোন ফন্টও ব্যবহার করা যেতে পারে। কিছু ইংরেজি ফন্ট এর নাম - কিছু বাংলা ফন্টের নাম - এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ;শিরোনাম=<শিরোনাম এখানে <শিরোনাম> বইয়ের শিরোনাম ;প্রচ্ছদ=<প্রচ্ছদ>:এখানে <প্রচ্ছদ> বইয়ের প্রচ্ছদ ছবির নাম, যদি থাকে তবে ;বিবরণ=<বিবরণ>:এখানে <বিবরণ> বইয়ের প্রচ্ছদ ছবির নামের পাশাপাশি প্রদর্শিত বইয়ের একটি সংক্ষিপ্ত অনুচ্ছেদ buttonlabel= নতুন নির্বাচিত বই তৈরি করুন এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ইংরেজি ভাষায় মোট ২৬ টি বর্ণ রয়েছে; যার মধ্যে ৫ টি স্বরবর্ণ বা vowel ki ki এবং ২১ টি ব্যঞ্জণবর্ণ বা consonant। ! width="150 ইংরেজি নাম (বাংলা লিপিতে) ✔কিন্তু ত্রয়োবিংশতম বর্ণ W w এবং পঞ্চবিংশতম বর্ণ Y y কখনো (কদাচিৎই) স্বরবর্ণের কাজ দেয়। যেমন: Fly (মাছি), এজন্য এদেরকে সহায়ক স্বরবর্ণ বা Half vowel বলে। আপনি উইকিঅভিধানেও যেতে পারেন, যা অভিধানভিত্তিক মূল উইকিপ্রকল্প। div> এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: নীল বাটনে ক্লিক করে নতুন শব্দ যোগ করুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | যে নামে পরিচিত ইমন রেজা | পিতার নাম নিজাম উদ্দিন আহমেদ | মাতার নাম রওশন আরা হেনা | ঈষৎ পারিবারিক বৃত্তান্ত বাবা ব্যবসায়ী, মা গৃহিনী। বাবা-মায়ের ৩ সন্তানের মধ্যে প্রথম। দ্বিতীয়জন পেশায় শিক্ষক ও ছোটজন ব্যাংকার। | স্থায়ী ঠিকানা শ্রীপুর, গাজীপুর, বাংলাদেশ। পোষ্টকোড- ১৭৪৩। | বর্তমান আবাস আলআমিন সড়ক, গ্রীন রোড, ঢাকা, বাংলাদেশ। পোষ্টকোড-১২০৫। | রক্তের গ্রুপ ও' পজেটিভ (O+) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ১৯ বিশেষত ইবরাহীম ও মূসা‌-এর কিতাবসমূহে। আয়াতঃ ১৭, রুকূঃ ১, মাক্কী আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ১৭ অতএব অবিশ্বাসীদেরকে অবকাশ দাও, তাদেরকে অবকাশ দাও কিছুকালের জন্যে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: তুলা গাছ থেকে তুলা সংগ্রহ করার পর জিনিং প্রক্রিয়ায় তুলা ও বীজ আলাদা করা হয়।গাছে তুলার বোল ভালভাবে ফেটে বের হলে ভালভাবে পরিষ্কার শুকনো দিনে বীজসহ তুলা সংগ্রহ করা হয়।সাধারণত একটি গাছ থেকে ৩ বার তুলা সংগ্রহ করা যাই।তুলা উঠিয়ে ভাল তুলা আলাদাভাবে ৩/৪ ভাবে রোদে গুদামজাত করতে হবে এবং খারাপ ও নষ্ট বীজ আলাদা উঠানো দরকার,কোন সময় ভাল খারাপ তুলা মিশানো যাবে না। অতঃপর গুদামজাত করা বীজ তুলা থেকে বীজ ও তুলা উভয়রেই কোন প্রকার ক্ষতি না করে তুলা বীজ আলাদা করাই উওম জিনিং;কিন্তু বাস্তবে তা সম্ভব নয়।তবুও যতটা সম্ভব সাবধানতা সহকারে জিনিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাই ততই উত্তম। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উৎপাদন ও উৎপদানশীলতা বাড়ানোর জন্য জিনিং মেশিনের আধুনিক সংরক্ষণ বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার হয়ে আসছে।তার মধ্যে নিচে তিন প্রকারের জিনিং মেশিনসমূহ বীজতুলা থেকে আঁশ ও বীজ আলাদা করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে:- এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: জিনিং এর উদ্দেশ্য নিচে দেওয়া হল:- # তুলা আঁশকে সম্পূর্ণরুপে বীজমুক্ত করা। # সম্পূর্ণ ভাল আঁশসমূহকে আলাদাভাবে সংগ্রহ করা। # তুলা আঁশের সব অপদ্রব্য ও বীজ একসাথে সংগ্রংহকরণ। # ত্রুটিযুক্ত আঁশ,ক্ষুদ্র আঁশ ও বীজকণা অথবা ক্ষুদ্রতিযুক্ত বীজ ভাল আঁশের মধ্যে না থাকে নিশ্চিতকরণ। গাছ থেকে বীজসহ তুলা সংগ্রহ করার পর যে প্রক্রিয়ায় বীজতুলা থেকে বীজ ও তুলা আলাদা করা হয় তাকে জিনিং বলে।জিনিং প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন জিনিং মেশিনের সাহায্য নেওয়া হয়।সাধারণত উন্নতমানের বীজতুলা থেকে বীজ ও তুলা সংগ্রহ করার জন্য নাইফ রোলার জিনিং মেশিন ব্যবহার করা হয়।আধুনিক জিনিং মেশিনের আলোচনা করার আগে হাত মেশিনের উল্লেখ করা প্রোয়জন।যখন আধুনিক মেশিনের ব্যবহার ছিল না তখন ফুট রোলার জিন আথবা চরকা জিন মেশিন ব্যবহৃত করা হত,যা আধুনিক মেশিনের চেয়ে তুলনামূলক উৎপাদন অনেক কম কিন্তু আঁশের মান অনেক ভাল ছিল।ভারতের কিছু কিছু জায়গায় এখনো এই চরকা জিন ব্যবহার করা হচ্ছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বইতে এইগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । যা একজন বস্ত্র প্রকৌশলীর জন্য ভাল শিক্ষা মাধ্যম হতে পারে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আঁশ হতে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় সুতা প্রস্তুত করার পর ঐ সুতা দ্বারা বয়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে টানা ও পড়েন সুতার পরস্পর বন্ধনী দিয়ে, লুপের সাহায্য এবং আঁশকে জমাট বাঁধিয়ে মানুষের পরিধেয় ও প্রয়োজনীয় ব্যবহারের জন্য যে সকল দ্রব্য উৎপাদিত হয় তাকে কাপড় বলে। বয়ন কাপড়ের জন্য কমপক্ষে দুই সেট সুতার প্রয়োজন। একটিকে টানা সুতা এবং অপর সুতা কে পড়েন সুতা বলে।টানা সুতা উইভার্স বীমে জড়ানো থাকে এবং পড়েন সুতা মাকুর সাথে থাকে।এই টানা সুতা ঝাঁপের মাধ্যমে শেড সৃষ্টি করে ও শেডের মাধ্যমে পড়েন সুতা টানা সুতার সাথে বন্ধনী সৃষ্টি করে বয়ন কাপড় তৈরি করা হয়। যে প্রক্রিয়ায় মেশিন বা হাত দ্বারা এক ধরনের বিশেষ সুচ ব্যবহার করে বিশেষ নিয়মে লুপ তৈরি করে উক্ত লুপগুলোকে পরস্পর এর সাথে লম্বালম্বিভাবে অথবা সমান্তরালভাবে সংযোজিত করে কাপড় তৈরি করা হয়। আঁশকে তাপ,চাপ ও আঠালো পদার্থ এর মাধ্যমে জমাট বাঁধিয়ে কাপড় তৈরি করা যায়। [[বিষয়শ্রেণী:বই:ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: শাড়ি বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের মহিলাদের ঐতিহ্যবাহী ও নিত্যনৈমিত্তিক পরিধেয় বস্ত্র। শাড়ি অনেক লম্বা ও সেলাইবিহীন কাপড় দিয়ে তৈরি হয়। সাধারণত‍ একটি শাড়ি চার থেকে নয় মিটার (প্রায় ১২ হাত বা ১৮ ফুট) দীর্ঘ কাপড় দিয়ে তৈরি হয়। বিভিন্নভাবে ভাঁজ করে শাড়ি পরা হয়ে থাকে। সবচেয়ে সাধারণ ভাঁজ হচ্ছে কোমরে জড়িয়ে একপ্রান্ত কাঁধের উপর দিয়ে ঝুলিয়ে দেয়া, যাকে আঁচল বলা হয়। শাড়ি সাধারণত পেটিকোটের (উত্তর ভারতে লেহেঙ্গা/ঘাগরা এবং বাংলাদেশসহ পূর্ব ভারতে সায়া নামেও পরিচিত) উপরে পরা হয়ে থাকে। উপরের অংশের পোশাক হিসেবে ব্লাউজ(ভারতে চোলি নামেও পরিচিত) ব্যবহার করা হয়। ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সাধারণত‍ শাড়ি অনুষ্ঠানের সবচেয়ে উপযোগী পোশাক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সেনাবাহিনীতে নারী সেনারা শাড়ি পরলে কোমরে শার্ট বেঁধে রাখেন। যদিও বিমানবালাদের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শাড়ি বলতে আধুনিক ঘরানার শাড়িকেই জনপ্রিয় করা হয়েছে, তবে উপমহাদেশের প্রতিটি অঞ্চলেই নিজস্ব ধরনের শাড়ির তৈরি ও জনপ্রিয় হয়েছে। নিচে কিছু পরিচিত ও জনপ্রিয় শাড়ির নাম দেয়া হয়েছে। * বাঁধনি – গুজরাট এবং রাজস্থান * মুর্শিদাবাদী সিল্ক, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ * শান্তিপুরী তাঁত, শান্তিপুর, নদিয়া, পশ্চিমবঙ্গ * চান্দেরি – মধ্য প্রদেশ * পচাম্পালি শাড়ি অন্ধ্র প্রদেশ, তেলেঙ্গনা * বেঙ্কটগিরি – অন্ধ্র প্রদেশ * উপ্পাদা জামদানি শাড়ি – অন্ধ্র প্রদেশ * গাদোয়াল শাড়ি – অন্ধ্র প্রদেশ * মঙ্গলগিরি – অন্ধ্র প্রদেশ * কাঞ্চিপূরম (স্থানীয়ভাবে কাঞ্জিভরম নামে পরিচিত) – তামিল নাড়ু * আরানি রেশম– তামিল নাড়ু * মাইসোর রেশম – কর্ণাটক নেপালীয় নারীরা বিভিন্নভাবে শাড়ি পরেন। এর মধ্যে হাকু পাতাসি উল্লেখযোগ্য। এটি লাল পেড়ে কালো শাড়ি। পাকিস্তানে প্রতিদিনের ব্যবহার্য শাড়ি স্থান সালোয়ার-কামিজ প্রায় সম্পূর্ণ দখল করে নিয়েছে। তবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এখনও শাড়ি পরা হয়ে থাকে। সাধারণতঃমোহাজির নামে পরিচিত ভারতীয় অভিবাসী পাকিস্তানীরা শাড়ীর ব্যবহার টিকিয়ে রেখেছে, যা প্রধানত করাচীতেই চোখে পড়ে। শ্রীলঙ্কায় বিভিন্নভাবে শাড়ি পরা হলেও ভারতীয় ধরণেই শাড়ি বেশি পরা হয়ে থাকে, যা সাধারণভাবে কানাড়ীয় ধরন (অথবা সিংহলিজ ভাষায়'ওসারিয়া' নামে পরিচিত)। ক্যান্ডির পাহাড়ী এলাকায় ক্যান্ডীয় ধরন চালু রয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: কাপড় কে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়:- [[বিষয়শ্রেণী:বই:ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা]] ওয়াইন্ডিং কে তিন ভাগে ভাগ করা যায়:- [[বিষয়শ্রেণী:বই:ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মূলত দুই ধরনের উদ্দেশ্য ওয়াইন্ডিং করা হয়:- [[বিষয়শ্রেণী:বই:ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা]] ওয়াইন্ডিং শব্দের অর্থ জড়ানো।সুতা প্রস্তুত করার পরে কাপড় তৈরি করার কাজে সরাসরি তাঁতে ব্যবহার করা যায় না।তাঁতে সুতা ব্যবহার করার জন্য কতগুলো কাজ করতে হয়।কাপড় বুননের সুবিধার জন্য বাজারে প্রাপ্ত হ্যাংক আকারের সুতার মধ্যে বিভিন্ন ত্রুটিসমূহ থাকে,ফলে ত্রুটি থেকে মুক্ত করে গতানুগতিক তাঁতের কাপড়ের পড়েন সুতার নলি অথবা কপ এবং টানার জন্য সুতাকে স্পুল,কৌন,ববিন ইত্যাদি প্যাকেজ এ জড়ানো হয়।বিভিন্ন প্যাকেজে সুতা জড়ানোর পদ্ধতিকে বলা হয় ওয়াইন্ডিং। [[বিষয়শ্রেণী:বই:ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা]] মূলত দুই ধরনের উদ্দেশ্য ওয়াইন্ডিং বা জড়ানো হয় [[বিষয়শ্রেণী:বই:ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: # ডিম ফেটে তাতে চিনি দিয়ে আবার ভাল করে ফেটে নিতে হবে। # ময়দা, বেকিং পাউডার, লবণ একসাথে মিশিয়ে চেলে নিতে হবে। # এবারে মাঝারি আঁচে ফ্রাইপ্যান বা লোহার তাওয়া গরম করুন। ফ্রাইপ্যান গরম হয়ে গেলে এতে তেল ব্রাশ করে নিন। # এবার আঁচ একদম কমিয়ে পরিমাণমত মিশ্রণ চামচে তুলে ফ্রাইপ্যানে ছড়িয়ে দিন। এবারে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ২/৩ মিনিট অপেক্ষা করুন। # উপর পিঠে বুদবুদ উঠলে কেকটি উল্টে দিন। ঢাকনা দেবার প্রয়োজন নেই। বাদামী রঙ হয়ে এলে নামিয়ে নিন। # গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার প্যানকেক। সাহায্য:কিভাবে একটি নতুন উইকিবই শুরু করবেন}} এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক # মাছের টুকরার সঙ্গে আদা-রসুন বাটা, লবণ ও কাঁচা মরিচ কুচি অল্প পানি দিয়ে সেদ্ধ করে শুকিয়ে নিতে হবে। # কাঁটা ছাড়া মাছ, পেঁয়াজ, ধনে পাতা কুচি, পাউরুটি ভেজানো, লেবুর রস, আদা কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি, ডিমের কুসুম, মুড়ি গুঁড়া ও প্রয়োজনমতো লবণ দিয়ে খুব ভালোভাবে মাখিয়ে লম্বা ফিঙ্গারের মতো বানাতে হবে। # ডিমের সাদা অংশ, ময়দা, কর্নফ্লাওয়ার ও অল্প পানি দিয়ে পেস্ট বানাতে হবে। # এবার ফিশ ফিঙ্গার পেস্টে চুবিয়ে পাউরুটি কুচিতে গড়িয়ে ডুবো তেলে ভাজতে হবে বাদামি করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | নারকেল বাটা ৩ কাপ | সরিষার তেল ১/২ কাপ | পেঁয়াজ কুচি ৩টি মাঝারি (৩৫০ গ্রাম) | লবণ ৪ চা চামচ # আদা ও পেঁয়াজ একসঙ্গে বেটে নিন। # কুকারে ৫ মিনিটের মতন তেল গরম করুন। ওতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে সোনালি বাদামি করে ভেজে নিন। # এবার আদা পেঁয়াজ বাটা, হলুদ, মরিচ ও গরম মশলার গুঁড়ো দিন। কয়েক সেকেন্ড নাড়ুন। চিংড়ি মাছ দিন। প্রায় ১মিনিট নেড়ে ভাজুন। এবার নারকেলের দুধ, লবণ ও চিনি দিয়ে ভাল করে নাড়ুন। # কুকার বন্ধ করুন। জোর আঁচে পুরো প্রেসারে রান্না হতে দিন। এবার আঁচ কমিয়ে আরও ৩ মিনিট রাখুন। # আঁচ থেকে কুকার নামান। গরম গরম পরিবেশন করুন চিংড়ি মাছের মালাইকারি। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | ছোট এলাচ ছাড়ানো ৬টি | জিরা ১ চা চামচ | পেঁয়াজ কুচি ২টি (৩০০ গ্রাম) | শুকনো ঝাঁলের গুঁড়ো ১চা চামচ # ১ চা চামচ পানি মিশিয়ে আদা ও দালচিনি একসঙ্গে বাটুন। আলাদা করে ছোট এঁলাচ ও লবঙ্গতে ১ চা চামচ পানি মিশিয়ে একসঙ্গে বেটে রাখুন। # কুকারে ২ মিনিটের মতো ঘি গরম করুন। গরম ঘি তে চিংড়িতে দিয়ে ২মিনিট মতো ভাজুন। চিংড়ি তুলে রাখুন। # কুকারে বাকি ঘি তে তেজপাতা ও জিরা মেশান। কয়েক সেকেন্ড নাড়ুন। পেঁয়াজ মিশিয়ে হাল্কা বাদামী করে ভাজুন। # কুকারে ঠাকনা দিয়ে আঁচ কমিয়ে ৩মিনিট রান্না হতে দিন। আঁচ থেকে কুকার নামান। সম্ভাবনা (ইংরেজি: Probability) বা সম্ভাবনা তত্ত্ব হচ্ছে গণিতের একটি শাখা যেখানে গণনামূলকভাবে কোন ঘটনা বা দৈব পরীক্ষা-এর একটি নির্দিষ্ট ফলাফলে উপনীত হবার সম্ভাবনা বের করা হয়। বিন্যাস ও সমাবেশ-এর গবেষণা সম্ভাবনা নির্ণয়ে কাজে আসে। সম্ভাবনা পরিসংখ্যানের অন্যতম ভিত্তি। কোনো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা পরিমাপ করাই সম্ভাব্যতা। সম্ভাব্যতার সাথে ঘটনার যোগসূত্র প্রচুর। 'ঘটনা' হলো আমাদের চারপাশে দৃশ্যমান এমন কোনো পরিস্থিতি যার ফলাফল বিদ্যমান। আর 'সম্ভাব্যতা' হলো এমন একটি গাণিতিক হিসাব যা আমাদের ঘটনা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে। সম্ভাব্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা দরকার: সেট, বিন্যাস, সমাবেশ। একটি ঘটনা A-এর সম্ভাবনার সংজ্ঞা এভাবে দেয়া যেতে পারে: ধরা যাক A-এর সম্ভাবনাকে ০ থেকে ১ এর মধ্যে একটি প্রকৃত রাশি দ্বারা প্রকাশ করা যায়, যাকে আমরা লিখি P(A p(A) বা Pr(A)। কোনো ঘটনার সম্ভাবনা ০ হলে তাকে বলি অসম্ভব ঘটনা, এবং কোনো ঘটনার সম্ভাবনা ১ হলে তাকে বলি অবশ্যম্ভাবী ঘটনা। তবে মনে রাখা উচিত, শাব্দিক অর্থের সাথে পারিসাংখ্যিক সংজ্ঞার অর্থের পার্থক্য আছে অসম্ভব ঘটনা ঘটা যেমন অসম্ভব না, তেমনি অবশ্যম্ভাবী ঘটনা নিঃসন্দেহে ঘটবেই এমনটি নাও হতে পারে। এই সংজ্ঞা শুধু বলছে ঘটনাগুলির সম্ভাবনার কথা। এই ধারণাটি 'প্রায় দৃঢ়ভাবে' বলা বক্তব্যের কাছাকাছি। ১৭শ শতকের গণিতবিদ পিয়ের দ্য ফের্মা ও ব্লেজ পাসকালকে সম্ভাবনা তত্ত্বের ভিত্তি স্থাপনকারী গণিতবিদ হিসেবে গণ্য করা হয়, তবে এর পূর্বে জিরোলামো কারদানো এর উপর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | পোলাওয়ের চাল ৫০০ গ্রাম # চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে। # এবার ঘি গরম করে তেজপাতা ও গরম মসলা ফোড়ন দিয়ে চাল ভাজতে হবে। # এতে পানি,দুধ,লবণ ও টমেটো কুচি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। # ফুটে উঠলে মটরশুঁটি,গাজর,কিশমিশ দিয়ে হালকা আঁচে ১০-১২ মিনিট চুলায় ঢেকে রাখতে হবে। # পোলাও হয়ে এলে কাঁচা মরিচ ও গোলাপজল দিয়ে বেরেস্তা ছড়িয়ে নামাতে হবে। # প্রথমে একটি আলাদা পাত্রে পরিমাণমত আলু সিদ্ধ করে নিতে হবে। # আলাদা একটি বাটিতে সিদ্ধ ডিম ও আলুর খোসা ছাড়িয়ে করে নিন। # এবার পেঁয়াজ কুচি, মরিচ কুচি একটি ফ্রাই প্যানে হালকা তেলে একটু ভাজাভাজা করে নিতে হবে। # এরপর সিদ্ধ আলুগুলো হাতের সাহায্যে চাপ দিয়ে ভেঙ্গে পিষে ভর্তা করুন। # সাথে এবার পেঁয়াজ কুচি, পরিমাণ মত লবণ এবং আধা চা চামচ সরিষার তেল দিয়ে ডিম ও আলু ভালভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ২৫ কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তারা বাদে; তাদের জন্য রয়েছে অফুরন্ত প্রতিদান। প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মিষ্টি রেসিপি পাতার নাম করণ # প্রথমে বেসন, সুজি, চিনি, লবণ, আদা, কাঁচামরিচ বাঁটা, সাইট্রিক এ্যাসিড ও পানি দিয়ে একটি বাটিতে ঢেলে ফেটে, পাঁচ থেকে ১০ মিনিট রেখে দিন। # এই ফাঁকে ১৫ থেকে ১৮ সে.মি. ব্যাসার্ধের আর ৪ সে.মি. উচ্চতার একটি ট্রে বা প্লেটে তেল ঢেলে নিন। # ফেটানো উপকরণে ফ্রুট সল্ট ঢেলে দিন। এতে তৈরি করা মণ্ড ফুলে উঠবে। হালকা ভাবে মণ্ডটি ভাঁজ করে নিতে হবে তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে বাতাস বেরিয়ে না যায়। # মণ্ডটি ট্রেতে ঢেলে স্টিমার মেশিনে দিয়ে আট থেকে ১০ মিনিট রেখে দিন। বা গরম পানির বাষ্পে ভাপিয়ে নিন। # একটি প্যান গরম করে তেল ঢেলে দুই-এর (ধনেপাতা ও নারকেল বাদে) সব উপকরণ তেলে ঢেলে দিন। # স্টিমার থেকে ভাপা ধোকলা বের করে পাঁচ মিনিট পর এই দ্বিতীয় পর্বের উপকরণ চামচ দিয়ে মিশিয়ে দিন। # আর এর উপর ছিটিয়ে দিন নারকেল ও ধনে পাতা। ছোট ছোট আকারে কেটে ধনেপাতা, বাদাম ও দই চাটনি দিয়ে পরিবেশন করুন। | লেবুর রস ১০ মিলি | টালাগুঁড়া জিরা ৫ গ্রাম * ব্লেন্ডারে সমস্ত উপকরণ ঢেলে দিন। কিছুক্ষণ ব্লেন্ড করে বাটিতে ঢেলে নিয়ে খামান ঢোকলার সঙ্গে খাবার জন্য প্রস্তুত। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বর্তমানের যত জনপ্রিয় ক্রীড়া রয়েছে ব্যাডমিন্টন অন্যতম। ১৮৭০ সালে ভারতের পুনায় খেলা শুরু হলেও জনৈক ইংরেজ সৈনিক কর্তৃক ইংল্যান্ডে নিয়ে যাওয়ার আগে জনপ্রিয়তা ছিলনা। বো-ফোটের ডিউকে নিজ বাড়িতে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তার গ্রামের নাম থেকে এই খেলার নামের উৎপত্তি। ১৯৩৪ সালে ইন্টারন্যাশনাল ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন প্রতিষ্ঠিত হয়।এশিয়া মহাদেশে ১৯৫৯ সালে এশিয়ান ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন প্রতিষ্ঠিত। এই বইটিতে এই খেলার নিয়ম বর্ণনা করা হয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | হলুদ গুঁড়া ১/২ চা চামচ # প্রথমে একটি প্যানে তেল গরম করতে দিন। তেল গরম হয়ে আসলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন। # পেঁয়াজের রং বাদামি হয়ে আসলে এতে কাঁচা মরিচ, টমেটো কুচি দিয়ে ৩-৪ মিনিট ভাজুন। # ভাজা পেঁয়াজের অর্ধেকটা তুলে রাখুন। এই অর্ধেকটা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে পেষ্ট করে নিন। # বাকি অর্ধেক হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া, গোলমরিচ গুঁড়া, গরম মশলা গুঁড়া এবং আদা রসুনের পেষ্ট দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন। # তারপর মশলার মধ্যে মুরগির টুকরা গুলো দিয়ে দিন। লবণ দিয়ে খুব ভাল করে নাড়ুন। # এবার পেঁয়াজের পেষ্ট দিয়ে আবার নাড়ুন। কারি পাতা, ধনে পাতা দিয়ে ভাল করে নাড়ুন। # এখন অল্প কিছু পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে কিছুক্ষণ রান্না করুন। # এরপর ১০-১৫ মিনিট পর মাংস নরম হয়ে আসলে কারিপাতা ধনে পাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলুন মাসালা চিকেন। | গুঁড়াদুধ ৩,৪ কাপ এবং ১ টেবিল-চামচ | ভ্যানিলা এসেন্স আধা চা-চামচ # একটা পাত্রে ডিমের কুসুম, দুধ, পানি, চিনি, লেমন এসেন্স খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন। # যে পাত্রে কেক বানাবেন সেই পাত্রে তিন, চার টেবিল-চামচ চিনি দিয়ে ক্যারামেল করে নিন। ক্যরামেল ঠাণ্ডা হলে মোল্ডে মিশ্রণ দিন। # ডিমের সাদা অংশ দিয়ে ফোম করুন। ফোম হয়ে গেলে চিনিগুঁড়া মেশান। ওভেনের ট্রেতে পানি দিয়ে ওভেন প্রিহিট করতে দিন। # এবার ময়দা, এক টেবিল-চামচ গুঁড়াদুধ, বেইকিং পাউডার, লেমন ফ্লেইভার সব হালকা ভাবে চামচ দিয়ে মিশিয়ে নিন। এবার মোল্ডে আগেই ঢেলে রাখা ওই মিশ্রণের উপর ঢালুন। # প্রিহিট করা ওভেনে ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় প্রায় আধা ঘণ্টা বেইক করতে হবে। # এরপর হয়ে গেলে, উল্টা করে মোল্ড থেকে বের করে পরিবেশন পাত্রে রাখুন। ঠাণ্ডা হলে আপনার পছন্দমতো ক্রিম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। সাধারণত সকালের নাস্তায়, কিংবা বিকেলে হাল্কা খাবার হিসেবে গ্রহণ করা হয়। বাংলাদেশের প্রত্যেক অঞ্চলের বেশির ভাগ গলিতেই সমুচার দোকান থাকে। সেখানে সমুচার সাথে পিঁয়াজু, সিঙাড়া, পুরি, বেগুনিপ্রভৃতি পাওয়া যায়। # প্রথমে আদা, রসুন, লবণ, ১ টেবিল-চামচ তেল ও সামান্য পানি দিয়ে কিমা সেদ্ধ করে পানি শুকিয়ে নিন। # চুলায় পাত্রে তেল দিয়ে পেঁয়াজ দিন। একটু নেড়ে সেদ্ধ কিমা, কাঁচা মরিচ কুচি ও কাবাব মসলা দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিন। # সমুচার রুটি তৈরির জন্য ময়দা, ১ চা-চামচ লবণ ও পানি দিয়ে খামির বানিয়ে ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। খামির ৬টি ভাগে ভাগ করে পাতলা রুটি বেলে নিন। # এবার একটি রুটি বিছিয়ে তার ওপর একটু তেল মাখিয়ে ময়দা দিয়ে ঢেকে দিন। ময়দা মাখানো রুটির ওপর আর একটি রুটি বিছিয়ে আগের মতো তেল ও ময়দা মাখিয়ে নিন। # এভাবে একটির পর একটি রুটি দিয়ে হাতের তালু দিয়ে চেপে চেপে বড় করে নিন। ভালোভাবে সব রুটি আটকে গেলে বড় একটা ১৫ বাই ১৬ ইঞ্চি মাপের রুটি বেলে নিন। দুপাশই ভালোমতো বেলুন। # এবার গরম তাওয়ায় হালকাভাবে রুটি সেঁকে একটা একটা করে রুটি আলাদা করে নিন। আবার ছয়টি রুটি পেয়ে যাবেন। # আধা কাপ ময়দা পানি দিয়ে আঠালো করে রাখুন। লম্বা সমুচার রুটি কোনাকুনি ভাঁজ দিয়ে ময়দার আঠা লাগিয়ে তিন কোনা পকেট বানান। তাতে কিমার পুর ভরে ভাঁজ দিয়ে মুখ বন্ধ করে সমুচা বানিয়ে নিন। হালকা গরম তেলে বাদামি করে ভেজে উঠান। আরও পড়ুন w:ja:数の比較 জাপানি উইকিপিডিয়ায় সংখ্যার তারতম্য পড়ুন | notes জুন আর জুলাই মাসকে প্রধানত জাপানে বর্ষাকাল হিসেবে ধরা হয় [[এটা মাস, দিন নিয়ে জাপানি ভাষার শব্দভান্ডারের তালিকা | english মাস (জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি ইত্যাদি english পূর্বের বছরের পূর্বের বছর english পূর্বের মাসের আগের মাস english পূর্বের সপ্তাহের আগের সপ্তাহ english নখ (আঙ্গুল বা পদাঙ্গুলি ) * 「お」 শ্লীলতা এখানে যোগ করুন = পরিবার এবং ব্যক্তি = english n) পরিবার/পরিবারের সদস্য P)/ english n) দাদী/মহিলা সিনিয়র-সিটিজেন / english n hon) স্ত্রী/তোমার স্ত্রী/তার স্ত্রী/বিবাহিত মহিলা/ভদ্রমহিলা/(P)/ english সাকে; জাপানি চালের মদ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: * কানজির জন্য ある/いる এগুলো কম ব্যবহার হয় প্রজনন এবং বিরল প্রজাতির নতুন করে উপস্থাপন english হ্যান্ড রোল; হ্যান্ড-রোল সুশি english লাল স্ন্যাপার; সামুদ্রিক ব্রীম english জমাট বাঁধা বরফের প্রবাহ সুইজারল্যান্ডের নিরপেক্ষতার লম্বা ইতিহাস রয়েছে—১৮১৫ সালে থেকে এখানে কোন যুদ্ধ হয়নি— এবং রেড ক্রস, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাসহ এখানে বহু আন্তর্জাতিক সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ১৯২০ সালে সুইজারল্যান্ড জাতিপুঞ্জের সদস্য হয় আর ১৯৬৩ সালে ইউরোপের কাউন্সিলে যোগ দেয়। বিশ্বযুদ্ধের সময় সুইজারল্যান্ড আক্রান্ত হয়নি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানি সুইজারল্যান্ড আক্রামণের পরিকল্পনা করলে তারা কোন প্রকারের আক্রমণ করিনি। গ্রীষ্মকালে গরম আর আদ্র থাকে। এই সময় পর্যায়ক্রমিকভাবে বৃষ্টি হয়। যার ফলে চারণভূমি আর গোচারণভূমির উপকার হয়। শীতকালে পর্বতগুলোতে বিকল্প রোদ্রের সাথে বরফ থাকে, যখন নিচের এলাকাজুড়ে মেঘলা আর কুয়াশার প্রবণতা দেখা যায়। অঅন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলোর মমত সসুইজারল্যান্ড ফুটবল ভক্ত এবং বিশ্বব্যাপী জাতীয় দল সমর্থন পায়। অনেক সুইজ বরফ হকির ভক্ত। গত কিছু বছরে রোগার ফেডেরের আরর মার্টিনা হাইনগিসের মত বেশকিছু টেনিস খেলয়াড় অনেকবার একক পর্যায়ে গ্রান্ড স্যালাম চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। বর্তমান বিশ্বের সেরা আইস স্কেটার মমধ্যে একজন হলেন সুইজ স্টেফানে ল্যামবিয়েল। সুইজারল্যান্ড সফল সেইলিং টিম আলিনঘির বাড়ি। এছাড়া অন্যান্য যেসকল খেলায় সুইজারল্যান্ড সফলতা পেয়েছে তার মধ্যে ফেনসিং, হোয়াইট ওয়াটার স্যালম, বরফের হকি, সমুদ্র সৈকতের ভলিবল। পর্যটকরা সুইজারল্যান্ডের প্রকৃতি আর প্রাকৃতিক ভূদৃশ্যের জন্য আকৃষ্ট হয়। এছাড়া স্কিইং আর পর্বত ভ্রমণের জন্য এখানে অনেক পর্যটক আসে। এছাড়া সুইজারল্যান্ড আর তলতার প্রতিবেশী দেশগুলোর কর পার্থক্যের জন্য কেনাকাটার ভ্রমণের স্থান। বিশ্বের অন্যতম অর্থসংস্থান হওয়ায় এখানে বহু ভ্রমণকারী ব্যবসার জন্য আসে। ডেনমার্ক উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। ডেনীয় ভাষায় এর সরকারি নাম Kongeriget Danmark (Kingdom of Denmark)। ভাইকিংয়েরা ১,১০০ বছর আগে ডেনীয় রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। এটি ইউরোপেরসবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী রাজত্বগুলির একটি। ডেনমার্কের বর্তমান জাতীয় পতাকা Dannebrog ১২১৯ সাল থেকে প্রচলিত। কোপেনহেগেন ডেনমার্কের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিকভাবে ডেনমার্ক স্ক্যান্ডিনেভিয়ারএকটি অংশ। বিগত শতাব্দীগুলিতে ডেনমার্কের রাজারা সমগ্র নরওয়ে ও সুইডেন কিংবা এদের কিয়দংশ শাসন করেছেন। তারা দ্বীপরাষ্ট্র আইসল্যান্ডও শাসন করেছেন। ভৌগলিকভাবে ডেনমার্ক উত্তরের স্ক্যান্ডিনেভীয় দেশগুলির সাথে মহাদেশীয় ইউরোপের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে। বর্তমানে ডেনমার্ক জুটলান্ড উপদ্বীপের অধিকাংশ এলাকার উপর অবস্থতি একটি ক্ষুদ্র রাষ্ট্র। এছাড়াও রাষ্ট্রটি ডেনীয় দ্বীপপুঞ্জের বহু শত দ্বীপ নিয়ন্ত্রণ করে। জুটলান্ডের দক্ষিণ সীমান্ত জার্মানিকেস্পর্শ করেছে। এই সীমান্তের দৈর্ঘ্য মাত্র ৬৮ কিমি। পূর্বে জুটলান্ড ও সুইডেনের মাঝে ডেনমার্কের প্রধান দ্বীপগুলি অবস্থিত। এদের মধ্যে জেলান্ড দ্বীপটি সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ। ডেনমার্কের ৬০০ বছরের রাজধানী কোপেনহাগেনের বৃহত্তর অংশ জেলান্ডের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত। জার্মানির মোট আয়তন ৩,৫৭,০২১ বর্গকিমি যার মধ্যে ৩,৪৯,২২৩ বর্গকিমি ভূমি এবং ৭,৭৯৮বর্গকিমি জলভাগ। আয়তনের বিচারে জার্মানি ইউরোপের মধ্যে সপ্তম এবং বিশ্বের মধ্যে ৬৩তম। জার্মানির সীমন্তবর্তী প্রতিবেশী দেশ গুলো হল উত্তরে ডেনমার্ক, পূর্বে পোল্যান্ড ও চেক প্রজাতন্ত্র, দক্ষিণে অষ্ট্রিয়া ও সুইজারল্যান্ড, দক্ষিণ পশ্চিমে ফ্রান্স ও লুক্সেমবার্গ এবং উত্তর পশ্চিমে বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ড। আয়াতঃ ৩৬, রুকূঃ ১, মাক্কী আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ৩০ এবং তারা যখন তাদের কাছ দিয়ে গমন করত তখন পরস্পরে চোখ টিপে আয়াত: ১৭৬ রুকূ: ২৪ শ্রেণী:মদীনা আল্লাহর নাম দিয়ে শুরু করছি যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। ইস্তোনিয়া বা এস্তোনিয়া এস্তোনীয় ভাষায় Eesti এস্তি) উত্তর-পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। সরকারীভাবে এর নাম এস্তোনিয়া প্রজাতন্ত্র (Eesti Vabariik এস্তি ভাবারিক)। এর রাজধানীর নাম তাল্লিন। এস্তোনিয়া দেশটি বাল্টিক সাগরের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত। এস্তোনিয়ার রাজধানী তাল্লিন একটি গুরুত্বপূর্ণ বাল্টিক সমুদ্রবন্দর এবং দেশের বৃহত্তম শহর। ২০০৪ সালের ১লা মে এস্তোনিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের পূর্ণ সদস্যপদ লাভ করে এবং একই বছরের ২৯শে মার্চ থেকে দেশটি ন্যাটোজোটভুক্ত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের রুশ সাম্রাজ্যের পতন হলে এস্তোনিয়া ১৯১৮ সালের নভেম্বর মাসে নিজেকে স্বাধীন ঘোষণা করে। তার্তুর শান্তিচুক্তিতে রাশিয়া এস্তোনিয়ার স্বাধীনতার স্বীকৃতি দেয়। ১৯২০ সালের এস্তোনিয়ার প্রথম সংবিধান গৃহীত হয় এবং এখানে একটি সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়। এস্তোনিয়া আরও প্রায় ২২ বছর স্বাধীন ছিল। স্বাধীন এস্তোনিয়াতে সব ধর্ম ও সংস্কৃতির লোকদের সমান মর্যাদা ছিল। ১৯৮০-র দশকের শেষের দিকে মিখাইল গর্বাচফের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার উপর কড়াকড়ি শিথিল হলে এস্তোনীয়রা স্বাধীকারের উপর সোচ্চার হয়ে ওঠে। ১৯৮৮ সাল নাগাদ হাজার হাজার লোক পূর্বতন জাতীয় গানগুলি গাওয়া শুরু করে। এটি ছিল এস্তোনিয়ার "সঙ্গীত বিপ্লব"। ১৯৮৮ সালের এস্তোনিয়ার সুপ্রীম কোর্ট সার্বভৌমত্বের বিবৃতি পাস করেন। ১৯৯০ সালে এস্তোনিয়া প্রজাতন্ত্র নামটি পুনরায় বহাল করা হয় এবং ১৯৯১ সালের সোভিয়েত ক্যু-র পর এস্তোনিয়া পূর্ণ স্বাধীনতা ঘোষণা করে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত সুপ্রীম কোর্ট স্বাধীন এস্তোনিয়াকে স্বীকৃতি দেয়। কোন রক্ত না ঝরিয়েই এস্তোনিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। তিন বছর আলোচনার পর ১৯৯৪ সালের ৩১শে আগস্ট রুশ ফেডারেশনের সামরিক বাহিনী এস্তোনিয়া থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়। ফিনল্যান্ড উত্তর-পশ্চিম ইউরোপে বাল্টিক সাগরের উপকূলে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। ফিনল্যান্ড ইউরোপের সবচেয়ে উত্তরে অবস্থিত দেশগুলির একটি। ফিনল্যান্ড উত্তর দিকে স্থলবেষ্টিত। উত্তরে নরওয়ে ও পূর্বে রাশিয়ার সাথে এর সীমান্ত আছে। দক্ষিণে ফিনল্যান্ড উপসাগর এবং পশ্চিমে বথনিয়া উপসাগর। ফিনল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে হাজার হাজার ক্ষুদ্র, পাথুরে দ্বীপ আছে। হেলসিঙ্কি ফিনল্যান্ডের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। english নেকড়ে বাঘে পরিণত মানুষ english নেকড়ে বাঘে পরিণত মানুষ english নেকড়ে বাঘে পরিণত মানুষ english কৌশল পরিহার করার হার english জাদুর কৌশল পরিহারের হার english সাঁডাশি জাতীয় যন্ত্র দিয়ে আক্রমণ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বিশেষ দ্রষ্টব্য নিচের তালিকায় কোনও বর্ণের বাংলা প্রতিবর্ণে অন্তঃস্থ "য" দেখলে তার উচ্চারণ ইংরেজি "Z" অক্ষরের মত করবেন। আরও জানতে দেখুন w:উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় জাপানি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ]]। এখানে একজন খুব সুন্দর ভদ্রলোক কিন্তু তার পোশাকের রংবকি হবে? নিজের পছন্দমতো রং কর। buttonlabel= নতুন নির্বাচিত উইকিশৈশব বই তৈরি করুন নিজের ইচ্ছামত ছবিতে রং কর বিন্দুগুলো যোগ কর আর আবিষ্কার কর বিড়ালছানা কোথায় ঘুমাচ্ছে? কাঠবিড়ালকে ওক বাদাম পেতে সাহায্য কর। বিন্দুগুলো যোগ করে একটি পশু আবিষ্কার যা পুকুরে সাঁতার কাটতে পারে। জলদস্যুর জাহাজদুটির মধ্যে সাতটি পার্থক্য আছে। সেগুলো খুঁজে বের কর। রেখা দ্বারা এই মানুষগুলো একসাথে কর এবং তাদের বাড়ির সাথে যোগ কর। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ;APC: এসোসিয়েশন ফর প্রোগ্রেসিভ কমিউনিকেশন ;APCTT: এশিয়া-প্যাসিফিক সেন্টার ফর টেকনো ট্রান্সফার ;APDIP: এশিয়া-প্যাসিফিক ডেভেলপমেন্ট ইনফরমেশন প্রোগ্রাম ;APWINC: এশিয়ান প্যাসিফিক ওমেন্স ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক সেন্টার ;AWORC: এশিয়ান উইমেন রিসোর্স এক্সচেঞ্জ ;CEDAW: নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ সনদ ;SME: ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ ;UNESCO: জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আইসল্যান্ড (আইসল্যান্ডীয় ভাষায়: Ísland ঈস্লান্ত্‌ সরকারী নাম আইসল্যান্ড প্রজাতন্ত্র (Lýðveldið Ísland লীদ়্‌ভ়েল্‌তিদ়্‌ ঈস্‌লান্ত্‌ আ-ধ্ব-ব ˈliðvɛltɪð ˈislant ইউরোপ মহাদেশের একটি প্রজাতান্ত্রিক দ্বীপ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম রেইকিয়াভিক। দেশটি উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে গ্রীনল্যান্ড| গ্রীনল্যান্ড নরওয়ে| নরওয়ে স্কটল্যান্ড| স্কটল্যান্ড আয়ারল্যান্ড| আয়ারল্যান্ড এবং ফারো| ফারো দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে উত্তর আমেরিকা| উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের সদাসক্রিয় ভূ-গাঠনিক প্লেটগুলির সীমারেখার ঠিক উপরে অবস্থিত একটি আগ্নেয় দ্বীপ। লিথুয়ানিয়া উত্তর-পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। উত্তরের লাটভিয়া ও এস্তোনিয়ার সাথে লিথুয়ানিয়াও একটি বাল্টিক রাষ্ট্র এবং তিনটি বাল্টিক রাষ্ট্রের মধ্যে বৃহত্তম। ভিল্‌নিয়ুস দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী এবং এটি বেলারুশের সাথে সীমান্তে দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে অবস্থিত। লিথুয়ালিনয়া বাল্টিক সাগরের পূর্ব উপকূলে সুইডেনের বিপরীত তীরে অবস্থিত। এর উত্তর সীমান্তে লাটভিয়া, পূর্ব ও দক্ষিণে বেলারুশ, দক্ষিণ-পশ্চিমে পোল্যান্ড ও কালিনিনগ্রাদ ওবলাস্ত নামক রুশ ছিটমহল। নরওয়ের উচু পর্বতের নাম গলধোপিগেন। যার উচ্চতা ২,৪৬৯ মিটার। জাপানি ভাষা শিক্ষা/অভিধান/কাপড় এবং আনুসাঙ্গিক]] পানিতে ডিম দিয়ে তা সেদ্ধ করে নিলেই হয়ে যায়। কিন্তু আপনি যদি চান শুধু সেদ্ধ নয়- মানানসই সেদ্ধ, তাহলে সে জন্য রয়েছে বহু পদ্ধতি। বিশ্বখ্যাত শেফরা প্রত্যেকেই নিজস্ব পদ্ধতিতে যুৎসই উপায়ে ডিম সেদ্ধ করেন। এ লেখায় রয়েছে ডিম সেদ্ধ করার একটি ভালো উপায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ। ঠাণ্ডা নাকি গরম পানিতে ডিম দেবেন গরম পানিতে সরাসরি ডিম দিয়ে সেদ্ধ শুরু করা ভালো হবে নাকি ঠাণ্ডা পানিতে ডিম দিয়ে তারপর চুলোর জ্বাল বাড়িয়ে সেদ্ধ করা ভালো হবে? এ প্রশ্ন অনেকেরই। এ ক্ষেত্রে ঠাণ্ডা পানিতে ডিম সেদ্ধ করার ভালো উপায় হলো ডিমটিকে ঠাণ্ডা পানিতে দিয়ে তা প্রথমে সেদ্ধ করতে দিন। পানি ফুটে গেলে চুলোর জ্বাল কমিয়ে দিন একেবারে। এভাবে কিছুক্ষণ রেখে নামিয়ে আনুন। তবে আপনি যদি ডিমটির খোসা সহজভাবে ছিলতে চান তাহলে গরম পানিতে তা সরাসরি দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আপনি যদি ডিম পছন্দনীয় উপায়ে সেদ্ধ করতে চান তাহলে সময়টি লক্ষ রাখুন। এ ক্ষেত্রে একটি চার্ট তৈরি করা হয়েছে। এ চার্ট অনুযায়ী আপনার পছন্দনীয় সেদ্ধ ডিম পাওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে ডিমটি সেদ্ধ করতে হবে গরম পানিতে। অর্থাৎ গরম পানিতে ডিমটি দেওয়ার পর সেদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। এরপর নিচের দেওয়া সময়ে উঠিয়ে নিলেই ডিমটি পাবেন পছন্দমতো। ৪ মিনিট নরম সেদ্ধ বা আধা সেদ্ধ, চামচ দিয়ে খেতে হবে ৫ মিনিট ফার্ম হোয়াইট ডিম সেদ্ধ করার জন্য। কিছুটা ঘন হবে। ৬ মিনিট ডিমের কুসুম শক্ত হবে না। তবে উপাদেয় হবে। ১০ মিনিট কিছুটা শক্ত হবে কুসুম। তবে মাঝখানে সামান্য নরম থাকবে। ১২ মিনিট প্রায় সম্পূর্ণ হবে ডিম সেদ্ধ। মাঝখানে কিছুটা নরম ভাব থাকবে। ১৪ মিনিট সম্পূর্ণ হার্ড বয়েল হবে ডিম। মাঝখানে কুসুম প্রায় শুকিয়ে যাবে। প্রেসার কুকার ছাড়া তাড়াতাড়ি মাংস সিদ্ধ করার সহজ উপায় ১. মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে কয়েক ফোঁটা পেঁপের আঠা বা কয়েক টুকরো কাঁচা পেঁপে দিতে পারেন। ৩. ভালোভাবে ঢেকে রান্না করলে মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়ে যায়। খাবারের মানও ভালো থাকে। ৪. একটা গোটা সুপারি দিয়ে মাংস রান্না করলে তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। ৫. মাংস রান্নার সময় পাত্রে একটা তামার পয়সা ফেলে দিলে মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। বাবুর্চিরা মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করার জন্য এই পদ্ধতি অবলম্বন করেন। আমিও পরীক্ষা করে ইতিবাচক ফল পেয়েছি। ৬. মাংস রান্না করার সময় শুরুতেই লবণ না দিয়ে রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে দিলে মাংস সুসিদ্ধ হয়ে রান্নাটা তাড়াতাড়ি হবে। জাপানের বিভিন্ন অঞ্চল (地方 ちほう জাপানের পুরাতন প্রদেশ এবং অঞ্চল (五畿七道 ごきしちどう এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ১৯৬০-এর দশকে বেশ কিছু কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষা তৈরি করা হয়েছিল। মার্কিন কম্পিউটারবিদ গ্রেস হপার Mathematic, Flowmatic এবং A2 নামে তিনটি প্রোগ্রামিং ভাষা উদ্ভাবন করেন। এরপর জেম্‌স ব্যাকাস তৈরি করেন ForTran। তারও পরে ALGOL, COBOL, Ada ইত্যাদি প্রোগ্রামিং ভাষা উদ্ভাবন করা হয়। মূলত এই ভাষাগুলিই আধুনিক প্রোগ্রামিং ভাষাগুলির পূর্বসূরী। কিন্তু ঐ ভাষাগুলিকে ভিন্ন ভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হত। তাই কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা এমন একটি প্রোগ্রামিং ভাষার কথা ভাবতে থাকেন যার মাধ্যমে সব ধরনের সফটওয়্যার তৈরি করা সম্ভব হবে। এরই ফলশ্রুতিতে বিজ্ঞানীরা তৈরি করেন ALGOL 60 (Algorithmic Language) এবং এরপর Combined Programming Language (CPL কিন্তু CPL শেখা এবং ব্যবহার করা ছিল বেশ কঠিন। তাই এটা জনপ্রিয়তা পায়নি। আমি Seth R অর্থ্যাৎ আব্দুল্লাহ আল নোমান একজন বাংলাদেশি উইকিপিডিয়ান। আমার পৈত্রিক নিবাস বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলায়। আমার জন্ম খুলনায়। আমি ২০১৫ সাল থেকে উইকিমিডিয়ার নানা প্রকল্পে সক্রিয় হলেও বর্তমানে অন্যান্য প্রকল্পের তুলনায় উইকিবইতে বেশি সক্রিয়। এখানে জাপানি ভাষা শিক্ষা]]সহ নানা বই নিয়ে আমি কাজ করছি। আমি বর্তমানে মোংলা বন্দর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পাঠরত ছাত্র হিসেবে রয়েছি। অনলাইনে মূলত আমি Architect Boy Knight Khalifa Seth R হিসেবে পরিচিত। আমি প্রো রেসলিং বিষয়ক নানা ব্লগের লেখক। এই Professional Wrestling নিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতেছি। *বেনাপোল মর্ডান ইংলিশ ইন্সটিটিউট (বেনাপোল স্থল, যশোর) *বেনাপোল রেসিডেনসিয়াল ইন্সটিটিউট (বেনাপোল স্থল, যশোর) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: স্পেন (স্পেনীয় ভাষায়: España, এস্পানিয়া, আ-ধ্ব-ব esˈpaɲa ইউরোপ মহাদেশের একটি রাষ্ট্র। এর রাজধানী মাদ্রিদ। স্পেন এর প্রথম দিকের আধিবাসীরা মূলত কেল্ট ও আইবেরিয়রা। এক দীর্ঘমেয়াদী ও প্রবল যুদ্ধের পর আইবেরিয় উপদ্বীপ (Iberian Peninsula) রোমান রাজত্বেরঅন্তর্ভুক্ত হয় এবং পরিচিত হয় হিসপিনিয়া (Hispinia) নামে। মধ্যযুগের প্রথমদিকে এটি জার্মান শাসনাধীনে গেলেও পরবর্তীকালে মুসলিমগণ দেশটি জয় করেন। শুরু হয় মুসলিম শাসন অবসানের জন্য উত্তরের খ্রিস্টান রাজ্যসমূহের এক এলোমেলো এবং অত্যন্ত দীর্ঘকালীন প্রক্রিয়া। অবশেষে সফল হয় খ্রিস্টানরা। ১৪৯২ সালে, কলম্বাস যখন অজানা দ্বীপ আমেরিকায় পৌঁছেন, তখন মুসলিম শাসনের শেষ চিন্হটুকু নিশ্চিন্হ হয়ে যায় গ্রানাডা থেকে। নতুন সাম্রাজ্য স্পেনকে ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজ্যে পরিণত করে এবং ষড়বিংশ শতাব্দী থেকে সপ্তবিংশ শতাব্দীর অর্ধভাগ পর্যন্ত স্পেন ছিল পৃথিবীর অন্যতম প্রধান পরাশক্তি। স্পেনের এ স্বর্ণযুগ বিভিন্ন কোন্দল এবং অন্যান্য সমস্যার কারণে একসময় ম্লান হতে শুরু করে। উপরন্তু ঊনবিংশ শতাব্দিতে ফরাসিদের আক্রমণ দেশটিতে তৈরি করে ভীষণ বিশৃঙ্খল অবস্থা। ফুঁসে উঠা স্বাধীনতা আন্দোলন অধিকাংশ রাজ্যকে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দেয় এবং রাজনৈতিকভাবে দেশটিতে অস্থিরতা সৃষ্ট করে। বিংশ শতাব্দীতে এক ধ্বংসাত্বক গৃহ যুদ্ধ ও পরবর্তীকালে স্বৈর শাসন এর ফলে দেশটিতে এক ধরণের স্থবিরতা বিরাজ করে যদিও তা শেষ হয় অর্থনৈতিক গতিশীলতার মধ্য দিয়ে। ১৯৭৮ সালে দেশটিতে গণতন্ত্র ফিরে আসে। এক সাংস্কৃতিক নবজাগরণ ও অর্থনৈতিক উন্নতির পর ১৯৮৬ সালে দেশটি ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দেয়। নেদারল্যান্ড্‌স ইউরোপ মহাদেশের একটি রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম অ্যামস্টারডাম। এর সরকারি নাম নেদারল্যান্ড্‌স রাজ্য। এই দেশ "হল্যান্ড Holland হলান্ট্‌) নামেও পরিচিত, যদিও হল্যান্ড মূলতঃ কেবল নেদারল্যান্ডসের একটি ঐতিহাসিক অঙ্গরাজ্যের নাম। মোনাকো ইউরোপ মহাদেশের একটি রাষ্ট্র। এটি আয়তনে পৃথিবীর ২য় ক্ষুদ্রতম, এবং পৃথিবীর সর্বোচ্চ জনঘনত্ব-বহুল রাষ্ট্র। কেবল মাত্র ভ্যাটিকান সিটির আয়তন মোনাকোর চেয়ে কম। এর জনসংখ্যা আনুমানিক ৩২ হাজার। দেশটি ফ্রান্সের দক্ষিণ পূর্বে ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থিত। ফরাসি ভাষা বহুল ব্যবহৃত। দেশের প্রধান প্রিন্স আলবার্ট। পর্যটন শিল্প দেশটির প্রধান চালিকা শক্তি। এর প্রধান আকর্ষণ কাসিনো বা জুয়াখেলার আখড়াগুলি। দেশের জনগন কে কোন আয়কর দিতে হয়না। লিশটেনষ্টাইন মধ্য ইউরোপের একটি ক্ষুদ্র রাষ্ট্র। এটি পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম স্বাধীন রাষ্ট্রগুলির মধ্যে একটি। দেশটির মোট আয়তন মাত্র ১৬০ বর্গকিলোমিটার। ফাডুৎস শহর লিশটেনষ্টাইনের রাজধানী। ফ্রান্স বা ফরাসি প্রজাতন্ত্র ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। এটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে পশ্চিম বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাতির একটি। ফ্রান্স আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে; বিশ্বের প্রায় সর্বত্র এর প্রাক্তন উপনিবেশগুলি ছড়িয়ে আছে। আটলান্টিক মহাসাগর, ভূমধ্যসাগর, আল্পস পর্বতমালা ও পিরেনিজ পর্বতমালা-বেষ্টিত ফ্রান্স বহুদিন ধরে উত্তর ও দক্ষিণ ইউরোপের মাঝে ভৌগোলিক, অর্থনৈতিক ও ভাষিক সংযোগসূত্র হিসেবে ভূমিকা পালন করে আসছে। বেলজিয়াম উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের একটি দেশ। এটি একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র। এটি ইউরোপের ক্ষুদ্রতম ও সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলির একটি। বেলজিয়াম ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এটি ইউরোপের সর্বাধিক নগরায়িত দেশ; এখানকার ৯৭% লোক শহরে বাস করে। ব্রুসেল শহরটি বেলজিয়ামের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। ইউরোপীয় কমিশন, ন্যাটো এবং বিশ্ব শুল্ক সংস্থার সদর দপ্তর ব্রাসেল্‌স-এ অবস্থিত। এছাড়া ইউরোপীয় পার্লমেন্টের নতুন ভবন এখানে অবস্থিত। ইউরোপীয় পার্লমেন্টের আদি ভবন ফ্রান্সের স্ট্রাসবুর্গে অবস্থিত। বেলজিয়াম ইউরো জোন-এ অবস্থিত এবং এর মুদ্রা ইউরো। ইউরো প্রবর্তনের পূর্বে বেলজিয়ামের মূদ্রার নাম ছিল বেলজিয়াম ফ্রাঁ। templateErrorCategory অনুপস্থিত প্যারামিটারসহ নিবন্ধ বার্তা টেমপ্লেট', এই বইটি ৮-১২ বছরের পাঠকদের উদ্দেশ্যে লেখা। এই বইটি মূলত শিশুদের পৃথিবীর নানা ভাষা সম্পর্কে মৌলিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য। সাধারণ জরিপ অনুযায়ী, এই প্রকল্পটি কোন নির্দিষ্ট ভাষার শিক্ষাগ্রহণ থেকে নিঃসন্দেহে বিভিন্ন ভাষা সম্পর্কের ক্ষেত্রে আরও ভালো। এই প্রকল্পের লক্ষ্য হল শিশুদের ভাষার কিছু মৌলিক দক্ষতা অর্জন করতে সাহায্য করা। এছাড়া শিশুদের অন্যন্য ভাষা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া বিশেষ করে এমন এলাকার শিশুদের জন্য যারা এই সকল ভাষার সাথে পরিচত নয়। শব্দ সংযোজনের ক্ষেত্রে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে কথা বলার দক্ষতা আরও ভালো হবে। [[বিষয়শ্রেণী:ফরম্যাটিং ও ফাংশন উইকিপিডিয়া টেমপ্লেট PAGENAME * মডিউল যা সুরক্ষা টেমপ্লেটে প্রয়োগ করা হয়। এই মডিউলটি বাংলা উইকির মডিউল:সুরক্ষা থেকে আনা হয়েছে। অনুরোধকৃত কার্যের জন্য পাতার সুরক্ষা ফেরত দেয় ও সুরক্ষিত না থাকলে nil কার্যের জন্য আইকন ও নির্দিষ্ট করা সুরক্ষা যোগ করে কার্যের ধরনের জন্য কনফিগার করার বিষয়শ্রেণী ও নির্দিষ্ট করা পাতার সুরক্ষা ফেরত দিবে ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট করা বিষয়শ্রেণী ফেরত দিবে অন্য মডিউল থেকে ব্যবহারের জন্য cat" প্যারামিটার একটি নতুন বিষয়শ্রেণী নির্দিষ্ট করার অনুমতি দেবে * পাতার সুরক্ষার ধরন ও নামস্থানের উপর ভিত্তি করে * আইকন, বার্তা ও বিষয়শ্রেণী রূপরেখা প্রদান করতে দেয়। কার্যের ভিত্তি ও সুরক্ষা ধরন হিসেবে দেখানো আইকন। কার্যের ধরন, সুরক্ষার ধরন ও নামস্থানের উপর ভিত্তি করে প্রদর্শনের জন্য বার্তা। যদি $1 থাকে তাহলে আলাপ পাতার একটি উইকিলিঙ্ক দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে। কার্যের ধরন ও নামস্থান অনুসারে বিষয়শ্রেণী স্বয়ংপরীক্ষিতের উপসর্গ হিসেবে 'অর্ধ' যোগ হবে। পাতা সুরক্ষিত না থাকলে বিষয়শ্রেণীর নাম এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: # প্রথমে মাছ ও লাউ পাতা ধুয়ে পরিষ্কার করে রেখে দিন। # তারপর উপরের সব উপকরণ দিয়ে মাছের টুকরোগুলো ভালো করে মেখে নিন। # এরপর মাছের টুকরোগুলো লাউ পাতা দিয়ে মুড়ে রাখুন। # এবার মাছ মাখানোর পর বাকি মিশ্রণগুলো একটি স্টিলের বাটিতে সামান্য পানি মিশিয়ে গুলে নিন। # এবার পাতায় মোড়ানো মাছগুলো বাটিতে সাজিয়ে বাটির মুখ ভালো করে ঢেকে দিন। # তারপর প্রেসার কুকারে পরিমাপ মতো পানি দিয়ে কুকারের মুখ বন্ধ করে দিন। # ৩-৪ টি সিটি দিলে প্রেসার কুকার চুলা থেকে নামিয়ে বাটি ঠান্ডা করে নিন। # বাটি ঠান্ডা হলে মজাদার লাউ পাতায় ইলিশ গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: অস্ট্রিয়া পশ্চিম ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। স্থলবেষ্টিত এই দেশের উত্তরে জার্মানি ও চেক প্রজাতন্ত্র, পূর্বে স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরি, দক্ষিণে স্লোভেনিয়া ও ইতালি, এবং পশ্চিমে সুইজারল্যান্ড ও লিশ্টেন্ষ্টাইন। অস্ট্রিয়া মূলত আল্পস পর্বতমালার উপরে অবস্থিত। দেশটির তিন-চতুর্থাংশ এলাকাই পর্বতময়। অস্ট্রিয়া একটি সংসদীয় গণতন্ত্র। এখানে ৯টি ফেডারেল রাজ্য রয়েছে। দেশটি ইউরোপের ৬টি রাষ্ট্রের অন্যতম যারা স্থায়ীভাবে নিরপেক্ষতা ঘোষণা করেছে। অস্ট্রিয়া ১৯৫৫ থেকে জাতিসংঘের এবং ১৯৯৫ থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য। ভিয়েনা বর্তমানে অস্ট্রিয়ার বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। অস্ট্রিয়ার ইতিহাস ৯৭৬ সালে শুরু হয়। ঐ বছর লেওপোল্ড ফন বাবেনবের্গ বর্তমান অস্ট্রীয় এলাকার বেশির ভাগ অংশের শাসকে পরিণত হন। ১২৭৬ সালে রাজা প্রথম রুডলফ হাব্স্বুর্গ বংশের প্রথম রাজা হিসেবে অস্ট্রিয়ার শাসক হন। হাব্‌স্‌বুর্গ রাজবংশের রাজারা প্রায় ৭৫০ বছর অস্ট্রিয়া শাসন করেন। রাজনৈতিক বিবাহ সম্পাদনের মাধ্যমে হাব্‌স্‌বুর্গেরা মধ্য ইউরোপের এক বিরাট এলাকা দখলে সক্ষম হন। তাদের ভূসম্পত্তি এমনকি আইবেরীয় উপদ্বীপ (বর্তমান স্পেন) পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ১৬শ ও ১৭শ শতকে উসমানীয় সাম্রাজ্যের আক্রমণের ফলে অস্ট্রীয় এলাকাটি ধীরে ধীরে দানিউব নদীর অববাহিকার কেন্দ্রীয় ইউরোপীয় অংশটিতে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। ১৬শ ও ১৭শ শতকে উসমানীয় সাম্রাজ্যের আক্রমণের ফলে অস্ট্রীয় এলাকাটি ধীরে ধীরে দানিউব নদীর অববাহিকার কেন্দ্রীয় ইউরোপীয় অংশটিতে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। ১৯২০-এর দশকের শেষে এবং ১৯৩০-এর দশকের শুরুতে আধা-সামরিক রাজনৈতিক সংগঠনগুলি হরতাল ও সহিংস সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। বেকারত্বের হার বেড়ে ২৫% হয়ে যায়। ১৯৩৪ সালে একটি কর্পোরেশনবাদী স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতায় আসে। ১৯৩৪ সালের জুলাই মাসে অস্ট্রীয় জাতিয় সমাজতান্ত্রিক (নাৎসি) দল কু-এর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। ১৯৩৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জার্মানির সামরিক আগ্রাসনের হুমকির মুখে অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কুর্ট শুশনিগ অস্ট্রীয় নাৎসিদের সরকারে নিতে বাধ্য হন। ১৯৩৮ সালের ১২ই মার্চ জার্মানি অস্ট্রিয়াতে সৈন্য পাঠায় এবং দেশটিকে জার্মানির অংশভুক্ত করে নেয়। এই ঘটনাটির ঐতিহাসিক নাম দেয়া হয়েছে আন্‌শ্লুস (জার্মান ভাষায় Anschluss)। সেসময় বেশির ভাগ অস্ট্রীয় এই আনশ্লুস সমর্থন করেছিল। অস্ট্রিয়ার জনসংখ্যা বর্তমানে ৮,৭২৫,৯৩১ জন। অস্ট্রিয়াকে তিনটি অসম ভৌগোলিক অঞ্চলে ভাগ করা যায়। এদের মধ্যে বৃহত্তম অংশটি (৬২ হল আল্পস পর্বতমালারঅপেক্ষাকৃত নবীন পাহাড়গুলি। । এদের পূর্বে আছে পানোনীয় সমভূমি, এবং দানিউব নদীর উত্তরে আছে বোহেমীয় অরণ্যনামের একটি পুরানো কিন্তু অপেক্ষাকৃত নীচু গ্রানাইট পাথরে নির্মিত পার্বত্য অঞ্চল। চেক প্রজাতন্ত্র মধ্য ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। দেশের মধ্যভাগে অবস্থিত বৃহত্তম শহর ও রাজধানীর নাম প্রাগ (Praha প্রাহা)। ঐতিহাসিক বোহেমিয়া অঞ্চল, মোরাভিয়া অঞ্চল ও সাইলেসিয়া অঞ্চলের অংশবিশেষ নিয়ে দেশটি গঠিত। ২০শ শতকের অধিকাংশ জুড়ে দেশটি প্রতিবেশী দেশ স্লোভাকিয়ার সাথে মিলিতভাবে চেকোস্লোভাকিয়া হিসেবে বিদ্যমান ছিল। ১৯৯৩ সালে দেশ দুইটি ভাগ হয়ে যায়। চেক প্রজাতন্ত্রকে চারটি দেশ ঘিরে রেখেছে। দেশটির উত্তরে পোল্যান্ড, পূর্বে স্লোভাকিয়া, দক্ষিণে অস্ট্রিয়া এবং পশ্চিমে জার্মানি। চেক প্রজাতন্ত্রের পর্বতবেষ্টিত পাহাড়ী পশ্চিম ভাগের নাম বোহেমিয়া আর পূর্বের নিম্নভূমির নাম মোরাভিয়া। উত্তরের নিম্নভূমি অঞ্চল সাইলেসিয়া নামে পরিচিত এবং এটি দক্ষিণ পোল্যান্ডেও বিস্তৃত। চেক প্রজাতন্ত্রের ভূ-প্রকৃতি বেশ বিচিত্র। পশ্চিমে বোহেমিয়া মূলত এলবে ও ভ্‌লতাভা নদীবিধৌত একটি নিম্ন অববাহিকা অঞ্চল। সমভূমিটির চারপাশে ঘিরে আছে মূলত নিম্ন উচ্চতাবিশিষ্ট পাহাড়। । এই পাহাড়গুলির মধ্যে চেক প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ পর্বত স্নিয়েজ্‌কা পর্বত (১,৬০২ মিটার) অবস্থিত। পূর্বের মোরাভিয়া অঞ্চলটিও বেশ পর্বতময় এবং মূলত মোরাভা নদী দ্বারা বিধৌত। তবে এখানে ওডার নদীর উৎসস্থলও অবস্থিত। স্থলবেষ্টিত চেক প্রজাতন্ত্র থেকে নদীগুলি তিনটি সাগরে পড়েছে: উত্তর সাগর, বাল্টিক সাগর এবং কৃষ্ণ সাগর। জার্মানির হামবুর্গ শহরে চেক প্রজাতন্ত্রের অধীনে ৩০ হাজার বর্গমিটার আয়তনের একটি ডক বা পোতাশ্রয় রয়েছে। স্থলবেষ্টিত চেক প্রজাতন্ত্রের নদীবাহিত মালামাল যেন সমুদ্রগামী জাহাজে উঠানো যায়, সেই কারণে ভের্সাইয়ের চুক্তিতে চেক প্রজাতন্ত্রকে এই জায়গাটি প্রদান করা হয়। ০১৮ সালে এটি জার্মানির কাছে ফেরত যাবে। জার্মানি ইউরোপের অন্যতম প্রধান শিল্পোন্নত দেশ। এটি ১৬টি রাজ্য নিয়ে গঠিত একটি সংযুক্ত ইউনিয়ন। এটির উত্তর সীমান্তে উত্তর সাগর, ডেনমার্ক ও বাল্টিক সাগর, পূর্বে পোল্যান্ড ও চেক প্রজাতন্ত্র, দক্ষিণে অস্ট্রিয়া ও সুইজারল্যান্ড এবং পশ্চিম সীমান্তে ফ্রান্স, লুক্সেমবুর্গ, বেলজিয়াম এবং নেদারল্যান্ড্‌স অবস্থিত। জার্মানির ইতিহাস জটিল এবং এর সংস্কৃতি সমৃদ্ধ, তবে ১৮৭১সালের আগে এটি কোন একক রাষ্ট্র ছিল না। বার্লিন দেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। জার্মান ভাষা এখানকার প্রধান ভাষা। দুই-তৃতীয়াংশ লোক হয় রোমান ক্যাথলিক অথবা প্রোটেস্টান্ট খ্রিস্টান।ধারণা করা হয় সুপ্রাচীন নর্ডীয় ব্রোঞ্জ যুগ অথবা প্রাক-রোমান লৌহ যুগে জার্মানিতে আদি জাতিগোষ্ঠীগুলোর বসবাস শুরু হয়েছে। দক্ষিণ স্ক্যান্ডিনেভিয়া এবং উত্তর জার্মানি থেকে এই গোষ্ঠীগুলো দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিম দিকে বসতি স্থাপন শুরু করে খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতাব্দীতে। এই সম্প্রসারণের ফলে তারা গলের কেল্টীয় গোষ্ঠী এবং পূর্ব ইউরোপের ইরানীয়, বাল্টিক ও স্লাভিকগোষ্ঠীগুলোর সান্নিধ্যে আসে। জার্মানির সেই প্রাচীন ইতিহাস সম্বন্ধে খুব অল্পই জানা গেছে। এখন পর্যন্ত মানুষ যা জানতে পেরেছে তা হলো ঐ জাতিগুলোর সাথে রোমান সাম্রাজ্যের কিছু লিখিত যোগাযোগের দলিল প্রমাণাদির মাধ্যমে। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণায় এই তথ্যগুলোর অনেকাংশই উদ্‌ঘাটিত হয়েছে। ১০০০ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম ইস্তাভান (স্টিফেন) রাজ্য হিসেবে হাঙ্গেরি প্রতিষ্ঠা করে। দ্বাদশ শতাব্দী ক্রোশিয়া হাঙ্গেরির অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়। মোঘলরা ১৩ শতাব্দীতে হাঙ্গেরি আক্রমণ করে। ১৩০১ সালে আর্পাদ রাজবংশের শেষ রাজা মৃত্যুবরণ করলে তারপর থেকে নানা বংশের রাজা দ্বারা হাঙ্গেরি শাসিত হয়। ১৫০৬ সালে তুর্ক হাঙ্গেরির বড় একটি অংশ শাসন করর। তারপর হাঙ্গেরি তিনটি অংশে বিভক্ত হয়। যথাঃ রয়্যাল হাঙ্গেরি ট্রান্স্যাভ্যানিয়া এবং অট্টোমান হাঙ্গেরি''। হাজবার্গ পরিবার থেকে রয়্যাল হাঙ্গেরির রাজা আসতেন। তাই রয়্যাল হাঙ্গেরি অস্ট্রিয়া সম্রাজ্যের অংশে পরিণত হয়। ১৬৯৯ সালে পুনরায় হাঙ্গেরির অংশগুলো সংযুক্ত হয়। তারপর হাজবার্গ রাজাদের বিরুদ্ধে দুইটি বফ বিদ্রোহ সংঘটিত হয়: একটি বিদ্রোহ হয় ১৭০৩-১৭১১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত আর আরেকটি বিদ্রোহ হয় ১৭৪৮-১৭৪৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত। ইতালি (ইতালীয়: Italia ইতালিয়া) পশ্চিম ইউরোপের একটি একীভুত প্রজাতান্ত্রিক সংসদীয় রাষ্ট্র। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত একটি দেশ। শেনঝেন চুক্তি স্বাক্ষরকারী বিধায় শেনঝেন ভিসা নিয়ে এ দেশে প্রবেশ করা যায়। ইউরো অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত বিধায় এর মুদ্রা ইউরো। এ দেশে সংসদীয় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা চালু আছে। “ইতালিয়া” (Italia) নামের বুৎপত্তিটির অনেক সংখ্যক পুর্বধারণা আছে এবং এর সমাধানের পথ নিয়ে ইতিহাসবিদরা ও ভাষাবিদরা বিস্তৃত ধারণা দিয়েছেন। মাল্টা (মাল্টীয় ভাষায়: Malta মাল্‌তা) একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম ভাল্লেত্তা। ১০ম শতাব্দী থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত স্লোভাকিয়া হাঙ্গেরির অংশ ছিল। ১৯১৮ সালে এটি চেক অঞ্চল বোহেমিয়া ও মোরাভিয়ার সাথে মিলিত হয়ে ও সাইলেসিয়ার একটি ক্ষুদ্র অংশ সাথে নিয়ে চেকোস্লোভাকিয়া গঠন করে। ১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর কিছুদিন আগে জার্মান স্বৈরশাসক আডল্ফ হিটলারের চাপে দেশটি স্বাধীনতা ঘোষণা করে, কিন্তু ১৯৪৫ সালে আবার এটি চেকোস্লোভাকিয়ার সাথে মিলিত হয়। ১৯৪৮ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত চেকোস্লোভাকিয়ার ক্ষমতায় ছিল সোভিয়েত-ধাঁচের সাম্যবাদী সরকার। ১৯৯৩ সালে দেশটি চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়ায় বিভক্ত হয়ে যায়। আমার নাম মো: মোস্তাফিজুর রহমান সাফি। আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এপ্লাইড ফিজিক্স ও ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পড়াশোনা করি। আমি সাধারণত বাংলা উইকিপিডিয়ায় কাজ করি। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ১০:৪৪, ১৩ জুন ২০১৫ (ইউটিসি) ২২:০০, ১৯ জুন ২০১৫ (ইউটিসি) ০০:৩০, ২০ জুন ২০১৫ (ইউটিসি) একটি পাতার সম্পাদক খুলতে পেন্সিল আইকনে ক্লিক করুন। সেটির ভিতরে, উপরের ডান দিকের কোণায় অবস্থিত গিয়ার মেনুতে ক্লিক করে int:mobile-frontend-editor-switch-visual-editor । সম্পাদনা বোতাম আপনি শেষ সময়ে কোন পরিবেশে সম্পাদনা করেছিলেন তা মনে রাখবে এবং পরবর্তী সময়ে আপনাকে একই জিনিস দিবে। সামনের মাসে এই ধরনের একটি সিস্টেম ডেস্কটপ সাইটের যোগ করা হবে। আপলোড নিবন্ধিত ব্যবহারকারীরা এখন সম্পাদনার সময়ে উইকিমিডিয়া কমন্সে চিত্র ও অন্যান্য মিডিয়া আপলোড করতে পারবে। int:visualeditor-toolbar-insert int:visualeditor-dialogbutton-media-tooltip সরঞ্জামের নতুন ট্যাবে ক্লিক করুন। আপনার সম্পাদনা পরিত্যাগ না করে আপনাকে একটি পক্রিয়ার মাধ্যমে পরিচালিত করা হবে। সব শেষে, চিত্র সন্নিবেশিত হবে। এই সরঞ্জামটি এক বারে একটি ফাইলে সীমাবদ্ধ। আরও জটিল অবস্থার জন্য, সরঞ্জামটি আরও উন্নত সরঞ্জামে লিংক করবে। এছাড়া আপনি সম্পাদকে চিত্র টেনে আনতে পারবেন। এটি পরে উইকিটেক্সট সম্পাদকে উপলব্ধ হবে। ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে, যারা একটি অ্যাকাউন্ট খুলবেন তাঁদের সবার নিকট ভিজুয়াল এডিটর এখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে উপলব্ধ। বিশেষ:Preferences অধীনে, পছন্দের স্যূইচ স্বাভাবিক অবস্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। চলুন এক সাথে কাজ করি অভিজ্ঞ সম্পাদকদের মধ্যে, চাক্ষুষ সম্পাদকে টেবিল সম্পাদনা হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি বৈশিষ্ট্য। আপনি যদি একটি কলামের শীর্ষ বা সারির শেষ নির্বাচন করেন, তাহলে আপনি কলাম ও সারি দ্রুত সন্নিবেশ ও অপসারণ করতে পারবেন। আপনি এছাড়াও কলাম এবং সারি পুনর্বিন্যস্ত করতে পারবেন। কলাম ও সারি তাঁদের প্রতিবেশীসহ অদলবদল করতে "আগে স্থানান্তর" বা "পরে স্থানান্তর" ক্লিক করুন। আপনি সম্পাদনা শুরু করার পর উইকিটেক্সট সম্পাদক থেকে চাক্ষুষ সম্পাদকে যেতে পারবেন । এই ফাংশনটি উইকিঅভিধান এবং উইকিসংকলন ছাড়া অধিকাংশ উইকির প্রায় সকল সম্পাদকের জন্য উপলব্ধ। চাক্ষুষ সম্পাদকের অনেক স্থানীয় প্রতিক্রিয়া জানানোর পাতাগুলি mw:VisualEditor/Feedback এ পুনঃনির্দেশিত করা হয়েছে। এখন আপনি ছকের কলাম ও সারি সুবিন্যস্ত করতে পারবেন, সেই সাথে একটি সারি, কলাম বা ঘরের অন্য কোন কিছু নির্বাচন করে অনুলিপি করে তা নতুন কোন জায়গায় প্রতিলেপন করতে পারবেন। সূত্র সম্পাদকে এখন দুটি অপশন পাওয়া যাবে: শুধুমাত্র LaTeX কোড দেখতে ও পরিবর্তন করতে আপনি "দ্রুত সম্পাদনা" চয়ন করতে পারেন বা সম্পূর্ণ সরঞ্জামটি ব্যবহার করতে "সম্পাদনা" চয়ন করতে পারেন। সম্পূর্ণ সরঞ্জামটি আপনাকে তাৎক্ষণিক প্রাকদর্শন এবং চিহ্নের একটি বিস্তৃত তালিকা দেখাবে। চাক্ষুষ সম্পাদক লিঙ্ক এবং ফাইল খুঁজে পেতে বিশেষ:Search এর মত একই অনুসন্ধান ইঞ্জিন ব্যবহার করে। এই অনুসন্ধান শীঘ্রই টাইপো এবং বানান ভুল সনাক্তকরণে আরও ভালো হবে। অনুসন্ধান করার জন্য এই উন্নতিগুলি চাক্ষুষ সম্পাদকেও প্রদর্শিত হবে। চলুন এক সাথে কাজ করি আমি বই পড়ব কী ভাবে আমি Wikipedia ব্যাবহার করে বই পড়ব কি ভাবে। দয়া করে আমাকে বলে দিবেন? সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি পড়তে সক্ষম হতে হবে, কিন্তু সম্পাদনা করতে পারবেন না। * মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল এবং বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা থেকে (১৪:০০ ইউটিসি, ১৬:০০ সিইএসটি) আনুমানিক পরবর্তী ১৫ থেকে ৩০ মিনিটের জন্য আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না। * এই সময়ে আপনি যদি সম্পাদনা বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটির বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটির বার্তা দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু, আমরা আপনাকে প্রথমে আপনার পরিবর্তনের একটি অনুলিপি করে রাখতে সুপারিশ করছি। * পটভূমির কাজ ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্ক স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * ১৮ এপ্রিলের সপ্তাহের সময়কালীন একটি কোড বাধাদান থাকবে। কোন অ-অপরিহার্য কোড স্থাপন সঞ্চালিত হবে না। একটি তথ্যসূত্রের তালিকা যোগ করা এখন অনেক সহজ ও দ্রুত। যেখানে আপনি তথ্যসূত্রের তালিকা প্রদর্শন করাতে চান যেখানে কার্সার রাখুন (সাধারণত পৃষ্ঠার নীচের অংশে)। int:visualeditor-toolbar-insert মেনু খুলুন ও int:cite-ve-dialogbutton-referenceslist-tooltip আইকন (তিনটি বই) ক্লিক করুন। আপনি যদি তথ্যসূত্রের কয়েকটি গ্রুপ ব্যবহার করেন, যা অপেক্ষাকৃত বিরল, তাহলে আপনাকে গ্রুপ নির্দিষ্ট করার সুযোগ দেয়া হবে। আপনি যদি তা করেন, তাহলে ঐ নির্দিষ্ট গ্রুপের অন্তর্গত তথ্যসূত্র শুধুমাত্র সূত্রের তালিকায় প্রদর্শন করা হবে। চলুন এক সাথে কাজ করি কলাম বা সারির একটি ঘর নির্বাচন করুন যেটি আপনি সরাতে চান। ড্রপডাউন মেনু খোলার জন্য কলাম বা সারির তীরচিহ্নে ক্লিক করুন (প্রদর্শিত)। কলাম স্থানান্তর করতে হয় "আগে স্থানান্তর" না হয় "পরে স্থানান্তর" চয়ন করুন, বা সারি স্থানান্তর করতে "উপরে স্থানান্তর" বা "নীচে স্থানান্তর" চয়ন করুন। চলুন এক সাথে কাজ করি ১৭:৫০, ১৫ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: গায়িরাইগো হল বিদেশি ভাষা থেকে উদ্ভূত শব্দসমষ্টি। উইকিবইয়ের এই বইটিতে কোষ বিভাজন সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দেওয়া হয়েছে। পৃথিবীর প্রতিটি জীবদেহ কোষ দিয়ে গঠিত। কোন কোন জীব একটি আবার কোন কোন জীব বহু কোষ নিয়ে গঠিত হয়। যেসকল জীবের দেহ একটি মাত্র কোষ দেহ নিয়ে গঠিত তাদের এককোষী জীব বলে। আবার কোন কোন জীব একাধিক কোষ নিয়ে গঠিত তাদের বহুকোষী জীব বলে। মানুষের দেহ লক্ষ লক্ষ কোষ দিয়ে গঠিত। এককোষী জীবসমূহ কোষ বিভাজনের মাধ্যমে দুইটি আর দুইটি থেকে চারটি এভাবে বংশবৃদ্ধি করে। এই বইয়ের পরিচ্ছদগুলোতে বর্ণনা করা হয়েছে। আপনি যদি এই বইয়ের কোন অবদান রাখেন তাহলে এখানে আপনার নাম যোগ করুনঃ সাধারণত এইধরনের কোষ বিভাজন এককোষী প্রোক্যারিওটিক জীবে হয়।যেমনঃব্যাকটেরিয়া ইস্ট। অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজনের সময় নিউক্লিয়াসের নিউক্লিয় সামগ্রী দুইটি অংশে বিভক্ত হয়। তারপর কোষটির মধ্যভাগ বরাবর দুই ভাগে বিভক্ত হয়। যার ফলে একটি কোষ থেকে দুইটি কোষ সৃষ্টি হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মলদোভা প্রজাতন্ত্র Republica Moldova) পূর্ব ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত দেশ। এর পশ্চিমে রোমানিয়া এবং উত্তর, পূর্ব ও দক্ষিণে ইউক্রেন। ঐতিহাসিকভাবে এটি মলদোভা রাজ্য নামে পরিচিত ছিল। ১৮১২ সালে রুশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। রুশ সাম্রাজ্যের পতনের পর এটি ১৯১৮ সালে রোমানিয়ার সাথে সংযুক্ত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে এটি সোভিয়েত ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৯৯১ সালের ২৭শে আগস্ট এটি সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: নৌকার অংশসমূহ হলোঃ- খোল, পাটা, ছই বা ছাউনী, হাল, দাঁড়, পাল, পালের দড়ি, মাস্তুল, নোঙর, খুঁটি দড়ি, গলুই, বৈঠা, লগি, গুণ, নৌকা প্রধানত কাঠ দিয়ে তৈরী। মাছ ধরার ডিঙ্গি নৌকা আকারে ছোট, আবার পণ্য পরিবহনের নৌকা আকারে বেশ বড়। ছই বা ছাউনী তৈরীতে বাঁশ ব্যবহার করা হয়। খোলকে জলনিরোধ করার জন্য আলকাতরা ব্যবহার করা হয়। লগি তৈরি হয় বাঁশ থেকে। পাল তৈরি হয় শক্ত কাপড় জোড়া দিয়ে। গঠনশৈলী ও পরিবহনের উপর নির্ভর করে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের নৌকার প্রচলন রয়েছে। * বজরাঃ যাত্রীবাহী বড় মাপের নৌকা যা দূরপাল্লার যাতায়াতে ধনাঢ্য ব্যক্তিরা ব্যবহার করতেন। * গয়নাঃ দৈর্ঘ্যে লম্বা সরু আকৃতির নৌকা। * ডিঙ্গিঃ ছোট আকৃতির খোলসর্বস্ব নৌকা যা প্রধানত জেলেরা মাছ ধরার জন্য ব্যবহার করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: জাপানি লিপির তিনটি ভাগ: হিরাগানা, কাতাকানা ও কাঞ্জি। এই পাতায় পাবেন হিরাগানা ও কাতাকানা এই দুই প্রকার কানার উচ্চারণ ও লিখনশৈলীর নির্দেশিকা। কানা-গুলো বাঙালীদের পক্ষে শেখা সহজ, কারণ বাংলা অক্ষরের মতই এগুলো এক একটা ধ্বনিকে নির্দেশ করে। অধিকাংশ কানার উচ্চারণ দৈনন্দিন বাংলায় ব্যবহৃত অক্ষরের সাহায্যে নিখুঁতভাবে বুঝিয়ে দেওয়া যায়, তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মুশকিল হয়। নিচের তালিকায় মুশকিলের জায়গায় ইংরেজি হরফ তথা রোমাজি অনুবাদ দেওয়া হল। জাপানি লেখা শেখার সময় লেখাগুলো ভাল করে চিনে নিয়ে লেখার অভ্যাস করবেন। মনে রাখবেন, যে কোনও জাপানি অক্ষর লেখার সময় নির্দিষ্ট একটি ক্রম অনুযায়ী কলমের আঁচড় কেটে লিখতে হয়। অন্যভাবে আঁচড় কাটলে লেখা ভুল হবে। সাবধানে ছবিতে দেখানো আঁচড়ের ক্রম অনুসরণপূর্বক অভ্যাস করুন। স্বাধীন অক্ষরের পাশাপাশি কিছু অক্ষরের ডানদিকে উপরে দুটি ড্যাশ বা একটি ছোট গোল্লা এঁকে আরও উচ্চারণ বোঝানো হয়। নিচের ছকে যে সমস্ত পাতার লিঙ্ক দেওয়া আছে, সেগুলোয় গেলে প্রত্যেকটা হিরাগানা আর কাতাকানা অক্ষরের দাগের সঠিক ক্রমের ছবি পাবেন। একটি পর্যায়ের বর্ণের ঘোষ ও অঘোষ ভিন্নরূপ থাকলে সেগুলোর ছবি ঐ পর্যায়ের পাতাতেই দেওয়া থাকবে। ! colspan="5 প্রতিবর্ণীকরণে ব্যবহৃত যৌগিক বর্ণ এই কাজে অনেক অনলাইন উৎস থেকে সাহায্য পেতে পারেন: প্রথম হিরাগানা পাঠে স্বাগত। এই পাঠে শিখবেন জাপানি ভাষার পাঁচটি স্বরবর্ণ পড়া ও লেখার কৌশল। এই স্বরবর্ণগুলো হল "あ い う え" এবং "お". আপেল । মনে করুন একটা আপেল, তার বোঁটায় পাতা। প্রথমে পাতা আঁকলেন, তারপর বোঁটা আঁকলেন, তারপর গোল ফলটা আঁকলেন। * えいご (এইগো) ইংরেজি ভাষা あ、い、বা う জুড়ে বিভিন্ন শব্দের শেষের স্বরধ্বনি টেনে লম্বা করা হয়। সাধারণত あ ধ্বনির পরে থাকে আরেকটি あ; い বা え এর পরে থাকে আরেকটি い; う বা お এর পরে থাকে আরেকটি う। এই টেমপ্লেটটি হিরাগানা ও কাতাকানার তালিকা দেখায়। সমস্ত ঘোষ ও "প" ধ্বনিসূচক অঘোষ বর্ণ লেখার বিশেষ পদ্ধতি: ! মিডিয়াউইকি পদবিন্যাস এইভাবে দেখায় mnemonic আপেল । মনে করুন একটা আপেল, তার বোঁটায় পাতা। প্রথমে পাতা আঁকলেন, তারপর বোঁটা আঁকলেন, তারপর গোল ফলটা আঁকলেন। mnemonic আপেল । মনে করুন একটা আপেল, তার বোঁটায় পাতা। প্রথমে পাতা আঁকলেন, তারপর বোঁটা আঁকলেন, তারপর গোল ফলটা আঁকলেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: 'লাস্ট খ্রিস্টমাস' জর্জ মাইকেলের একটি বিখ্যাত গান। গোটা বিশ্ববাসীকে শোকের জলে ভাসিয়ে এবারের খ্রিস্টমাসে চলে গেলেন সবার প্রিয় জর্জ। 'কেয়ারলেস হুইস্পার' খ্যাত ব্রিটিশ পপগায়ক, সুরকার ও গীতিকার জর্জ মাইকেল আর নেই। তাঁর প্রকাশক জানিয়েছেন, ৫৩ বছর বয়সে ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডশায়ারের গোরিং-এ নিজের বাড়িতে মারা গেছেন এই শিল্পী। থেমস ভ্যালির পুলিশ বলছে, শিল্পীর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এখনো তারা কোন ব্যাখ্যা পাননি। তবে কোন অস্বাভাবিকতাও তাদের চোখে পরেনি। ময়নাতদন্তে মৃত্যুর আসল কারণ বেরিয়ে আসবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের কর্মকর্তারা। জর্জ কিছুদিন আগে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন বলে মিডিয়ার খবর থেকে জানা যাচ্ছে। আশির দশকে তরুণ কণ্ঠশিল্পী হিসেবে জর্জ মাইকেল ও এ্যন্ড্রু রিজলি মিলে গড়েছিলেন হোয়াম! হোয়াম নামের ব্যান্ড দিয়েই জর্জের ক্যারিয়ার শুরু। পরবর্তী সময়ে এই তারকা নিজের একক ক্যারিয়ার গড়ে তোলেন। চার দশকের বেশি সময় ধরে মঞ্চ কাঁপানো এই শীর্ষস্থানীয় সঙ্গীত শিল্পী ড্রাগ এবং পুলিশি ঝামেলার কারণে জীবনে বহুবার সংবাদের শিরোনাম হয়েছেন। সারাবিশ্বে তাঁর অ্যালবামের ১০০ মিলিয়নের বেশি কপি বিক্রি হয়েছে। 'কেয়ারলেস হুইস্পার' ছাড়াও তাঁর অন্যান্য বিখ্যাত গানের মধ্যে রয়েছে লাস্ট ক্রিস্টমাস, ওয়ান মোর ট্রাই, ওয়েক মি আপ বিফোর ইউ গো, ফ্রিডোম, আই অ্যাম ই্য়োর ম্যান, দ্য এজ অব হ্যাভেন, এ ডিফারেন্ট কর্নার, আই নো ইউ ওয়ার ওয়েটিং ফর মি, ডোন্ট লেট দ্য সান গো ডাউন অন মি, জেসাস টু এ চাইল্ড এবং ফাদার ফিগার। ১৯৮৭ সালে প্রকাশিত জর্জের প্রথম সলো আ্যালবাম 'ফেইথ' সারা বিশ্বে ২০ মিলিয়নের অধিক কপি বিক্রি হয়। ২০১০ সাল পর্যন্ত সারাবিশ্বে তাঁর আ্যালবাম ১০০ মিলিয়নের অধিক বিক্রি হয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে সফল শিল্পীদের মধ্যে জর্জ অন্যতম। Billboard Hot 100 Top All-Time Artists এর মতে জর্জ বিশ্বের ৪০তম সবচেয়ে সফল শিল্পী। জর্জ মাইকেল তাঁর ৩০ বছরের সঙ্গীত জীবনে অনেক অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। সঙ্গীতের সবচেয়ে বড় পুরস্কার গ্র্যামি এ্যাওয়ার্ডের জন্য জর্জ ৮ বার মনোনীত হন এবং দুইবার জিতে নেন। ১৯৬৩ সালের ২৫ জুন নর্থ লন্ডনের ইস্ট ফিঞ্চলে (East Finchley) তে জর্জ মাইকেল জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর আসল নাম জর্জ কিরিয়াকস পানায়িওতৌ (Georgios Kyriacos Panayiotou)। বাবা Kyriacos Panayiotou ছিলেন গ্রিসের নাগরিক। তিনি ১৯৫০ এর দশকে (জর্জের বাবা) লন্ডনে চলে আসেন এবং নিজের আগের নাম বদলে নাম রাখেন জ্যাক পানোস (Jack Panos)। জর্জের মা লেসলে অ্যানগোল্ড (Lesley Angold, ১৯৩৭-১৯৯৭) ছিলেন একজন ইংরেজ নতর্কী। জর্জ মাইকেল তাঁর শৈশবের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করেন নর্থ ওয়েষ্ট লন্ডনের কিংসবারিতে। জর্জের জন্মের কিছুদিন পরেই যেখানে তাঁর বাবা মা বাড়ি কিনে চলে আসেন। সেখানে কিংসবারি হাই স্কুলে ভর্তি হন জর্জ। এরপর তিনি কৈশরে তাঁর পরিবারের সাথে Radlett, Hertfordshire চলে আসেন এবং এখানেই তাঁর সঙ্গীত জগতের বন্ধু এ্যন্ড্রু রিজলি (Andrew Ridgeley)-এর সাথে প্রথম সাক্ষাৎ হয়। পরবর্তী সময়ে মাইকেল সঙ্গীত ব্যবসার সাথে যুক্ত হন এবং ডিজে পার্টিতে কাজ শুরু করেন। ব্রিটিশ আরেক বিখ্যাত গায়ক ও গীতিকার স্যার এলটন জন নিজের ইনস্টাগ্রামে জর্জ মাইকেলের সঙ্গে নিজের একটি ছবি পোষ্ট করে শোক প্রকাশ করেছেন। এর আগে ২০১১ সালে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে মাইকেলের অনেকগুলো কনসার্ট বাতিল হয়েছিল। বর্তমান সময়ে জর্জ মাইকেল ছিলেন বৃটেনের তারকা শিল্পীদের মধ্যে অন্যতম। লাভ ইউ জর্জ মাইকেল। নব্বইয়ে আমাদের উচ্ছ্বল তারুণ্যে আমরা যখন ইংলিশ গান শোনা শুরু করেছি, তখন জর্জ মাইকেল ছিল পছন্দের তালিকায় মাইকেল জ্যাকসনের পরেই। দুই মাইকেল আমাদের হৃদয় জয় করেছেন। তখন থেকেই দুই মাইকেলকে আমরা শুনে অভ্যস্থ। ৭ বছর আগে ২০০৯ সালের ২৫ জুন (জর্জ মাইকেলের জন্মদিনে) মাত্র ৫০ বছর বয়সে মাইকেল জ্যাকসন মারা যায়। আর গতকাল খ্রিস্টমাসের দিন চলে গেলেন জর্জ মাইকেল। জয়তু মাইকেলস। জয়তু জর্জ মাইকেল। জয়তু লাস্ট খ্রিস্টমাস! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বইটি কূটনীতির কলা কৌশল এবং প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের সময় ইউরোপের মহা শক্তিধর সাতটি দেশের রণনীতি কলা কৌশল সম্পর্কে অবহিত করবে। # প্রথমে একটি বড় পাত্রে ডিমের সাদা অংশগুলো নিয়ে ভাল করে ফেটে নিতে হবে। কাটা চামচ দিয়ে ফেটে নিতে পারেন ভাল করে অথবা ঘরে এগ বিটার থাকলে তা দিয়েও ফেটে নিতে পারেন। # এইবার এই সাদা অংশের মধ্যে চিনি দিয়ে আবারও ভাল করে ফেটতে হবে যাতে পুরো চিনি এই সাদা অংশের মধ্যে গলে যায়। সব চিনি ভালোভাবে না গোলা পর্যন্ত মিশ্রণটা নাড়তেই হবে। # এইবার এই মিশ্রণে ডিমের কুসুম আর ভ্যানিলা দিয়ে ভালোভাবে নাড়তে হবে যাতে মিশ্রণে সব মিশে যায়। সবশেষে তেল মিশিয়ে মিশ্রণটা ভালোভাবে নাড়তে হবে। # এখন এই মিশ্রণের মাঝে ময়দা, পরিমাণমতো লবণ আর বেকিং পাউডার দিতে হবে এবং ভাল করে হাত নিয়ে নাড়তে হবে, যাতে মিশ্রণের মধ্যে দানাদার কিছু না থাকে। ঘন তরল একটি মিশ্রণ পেয়ে যাবেন। এখন আধা কাপ পরিমাণ মিশ্রণ তুলে নিয়ে তাতে কোকো পাউডার মিশিয়ে ফেলতে হবে। এবার এই মিশ্রণে ড্রাই ফ্রুট ঢেলে মিশিয়ে নিন। # যে বাটিতে কেক বসাবেন সেই বাটির মাপে একটা কাগজ কেটে নিয়ে সেই কাগজটা বাটির মাঝে বসিয়ে ফেলুন। এখন কাগজটার উপর তেল দিয়ে ব্রাশ করে নিন। এখন বাটিতে বসানো কাগজের মাঝে প্রথমে আগের মিশ্রণ আর তারপর কোকো পাউডার মেশানো মিশ্রণটা ঢেলে দিয়ে চামচ দিয়ে গোল করে নাড়ুন। # এখন চুলার তাপ কমিয়ে তার উপরে একটা তাওয়া বা কড়াই বসিয়ে তার মাঝে বাটিটা বসান। বড় কিছু দিয়ে এটি ঢেকে দিন। ব্যাডমিন্টন একপ্রকার র‌্যাকেট ক্রীড়া। এটি একক বা যুগ্মভাবে খেলা হয়। এই খেলায় একজন খেলোয়াড় আরেকজন খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে বা দুইজনের সমন্বয়ে গঠিত দল আরকেটি দলের বিরুদ্ধে খেলে থাকে। খেলোয়াড়েরা কোর্টের নেটের উপর দিয়ে শাটলককটিকে পাঠানোর জন্য র‌্যাকেট ব্যবহার করে থাকে। স্কোর গণনার নিয়ম এবং সার্ভিস ব্যাডমিন্টন খেলার মাঠ দেখতে আয়তকার এবং মাঠটি একটি নেটের মাধ্যমে সমান দুই ভাগে বিভক্ত। ব্যাডমিন্টনের কোর্ট দুইটি সাধারণত একক এবং দ্বৈত খেলার জন্য মার্ক করা হয়, যদিও ব্যাডমিন্টন আইন কোর্টটিকে একক ম্যাচের জন্য অনুমোদন দেয়। ফুটবল একটি দলগত খেলা। এটি আন্তর্জাতিক ফুটবল ফেডারেশন (ফিফা) কর্তৃক পরিচালিত ক্রীড়ার আনুষ্ঠানিক নাম। কেবলমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় খেলাটি সকার নামে পরিচিত। এটি দুই দলের মধ্যে খেলা হয়, যার প্রতিটি দলে ১১ জন করে খেলোয়াড় থাকে। একবিংশ শতকে এসে ফুটবল খেলা দুই শতাধিক দেশের ২৫০ মিলিয়নেরও অধিক খেলোয়াড় খেলে থাকেন। এর ফলে ফুটবল বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও প্রচলিত খেলা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। খেলাটি একটি আয়তক্ষেত্রাকার মাঠে খেলা হয় যার প্রতিটি প্রান্তে একটি করে গোল পোস্ট থাকে। খেলার উদ্দেশ্য হলো ফুটবলকে প্রতিপক্ষ গোলে নিয়ে যাওয়ার জন্য বাহু ও হাত ছাড়াও শরীরের যেকোনো অংশ ব্যবহার করে গোল করা। খেলার শেষে ফলাফল টাই হলে, হয় একটি ড্র ঘোষণা করা হয় বা খেলাটি অতিরিক্ত সময়ে চলে যায় এবং/অথবা প্রতিযোগিতার বিন্যাসের উপর নির্ভর করে একটি পেনাল্টি শুটআউট। খেলার আইন মূলত ১৮৬৩ সালে দ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা ইংল্যান্ডে সংযোজন করা হয়েছিল। অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল আন্তর্জাতিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল (ফিফা; ফরাসি: ফেডারেশন ইন্টারন্যাশনাল ডি ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন) দ্বারা যা প্রতি চার বছরে একটি বিশ্বকাপের আয়োজন করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমি রাফি বিন তোফা। পড়ি দ্বাদশ শ্রেণিতে। মাতৃভাষায় উইকিববইয়ে অবদান রাখতে পারলে সত্যি আমি ধন্য হব। সেই প্রচেষ্টায় আমি নিয়োজিত। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ধ্বনিবৃত্তি オノマトペ) হল ভাষার একটি সমষ্টির শব্দ যেগুলো অর্থ অনুকরণমূলক। উদাহরণস্বরূপ "মিয়াও হালুম মরমর ঘেউঘেউ স্ন্যাপ ডিসকাউ" ইত্যাদি। সাধারণত, জাপানি শব্দে giseigo 擬声語) ধারণা নির্দেশ করে। 擬音語 giongo শব্দগুলো শব্দ বর্ণনা করে। অধিকাংশ giongo কাতাকানায় লেখা হয়। কিছু উদাহরণ: english বন্দুক দিয়ে গুলি করার শব্দ english উচ্চ স্বরে হাসির শব্দ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ি যুদ্ধে অর্জিত ছোট কিন্তু লক্ষ মডিউল:String এর ডিফল্ট বিষয়শ্রেণী আছে বিষয়শ্রেণী:লুয়া স্ট্রিং-ভিত্তিক টেমপ্লেট]]। মডিউল:Math এর ডিফল্ট বিষয়শ্রেণী আছে বিষয়শ্রেণী:গণিত লুয়া মডিউলের উপর ভিত্তি করে টেমপ্লেট]]। মডিউল:BaseConvert এর ডিফল্ট বিষয়শ্রেণী আছে বিষয়শ্রেণী:ভিত্তি রূপান্তর লুয়া মডিউলের উপর ভিত্তি করে টেমপ্লেট]]। মডিউল:Citation এবং মডিউল:উদ্ধৃতি/সিএস১ এর ডিফল্ট বিষয়শ্রেণী আছে বিষয়শ্রেণী:লুয়া-ভিত্তিক উদ্ধৃতি টেমপ্লেট]]। কোথায় অন্যদের তালিকাবদ্ধ করতে হবে ==ধনুর্বন্ধনী মধ্যে পাঠ্য subst সাথে উদাহরণ== [[বিষয়শ্রেণী:দ্ব্যর্থতা নিরসন এবং পুনর্নির্দেশনা টেমপ্লেট]] [[বিষয়শ্রেণী:ফরম্যাটিং ও ফাংশন তালিকা টেমপ্লেট]] এটি বাংলা উইকিবইয়ের প্রশাসকদের প্রশাসক হওয়ার সময়ক্রম। প্রশাসক হওয়ার তারিখ অনুসারে এই সময়ক্রম তৈরি করা হয়েছে। তারা গৌণ উপাত্ত কেন্দ্রে ১ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবারে সকল ট্রাফিক নিয়ে যাবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *এই সময়ে আপনি যদি সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটির বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটির বার্তা দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজ ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্ক স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। *১ সেপ্টেম্বর ২০২০ সপ্তাহের সময়কালীন একটি কোড বাধাদান থাকবে। কোন অ-অপরিহার্য কোড স্থাপন সঞ্চালিত হবে না। তারা মূল উপাত্ত কেন্দ্রে ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, মঙ্গলবারে আবার সকল ট্রাফিক ফেরত আনবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। 'কোন সংযোগ নির্দিষ্ট করা হয়নি', 'কোন সংযোগ নির্দিষ্ট করা হয়নি', এই মডিউলটি লুয়া টেমপ্লেটে প্রয়োগ করা হয়েছে। ['মডিউল:Math গণিত লুয়া মডিউলের উপর ভিত্তি করে টেমপ্লেট', ['মডিউল:BaseConvert ভিত্তি রূপান্তর লুয়া মডিউলের উপর ভিত্তি করে টেমপ্লেট', এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সাহিত্যের রূপ ও রীতি নিবন্ধ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: অপসারণের কারণ পরিষ্করণ স্বয়ংক্রিয় অপসারণের কারণ লগ পরিষ্কার করবে। গণ অপসারণ প্রশাসকদের জন্য গণ অপসারণ করার একটি সরঞ্জাম। (পাতা বিশেষ:খালি পাতা/MassDelete template_who এই আইপি কার অধিকারভুক্ত নিবন্ধের সংস্করণের মধ্যে উচ্চতর পার্থক্য প্রদর্শন এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই পৃষ্ঠাতে পুরানো আবেদনের তালিকা রাখা হয়েছে। উইকিবই:প্রশাসক হওয়ার আবেদন/আ হ ম সাকিব]] এই মুহূর্তে বাংলা উইকিপিডিয়াতে নিবন্ধ আছে NUMBEROFARTICLES টি যে বই পাঠের মাধ্যমে ফারসি ভাষা শুদ্ধ রূপে লিখতে পড়তে ও বলতে পারা যায় তাই ফারসি ব্যাকরণ। ফারসি একটি ইরানী ভাষা। ইরানী ভাষা গুলোর বিকাশ তিনটি পর্বে বিভক্ত করা যায় —প্রাচীন, মধ্য এবং আধুনিক। প্রাচীন ফার্সি ভাষা প্রাচীন ইরানী ভাষার নিদর্শন। ফারসি ভাষা একটি সমৃদ্ধ ভাষা, এই ভাষাতে বহু কবি সাহিত্যিক তাদের মনের ভাব রচনা করেছেন। যুগে যুগে সমৃদ্ধ হয়েছে এই ভাষা। এই ভাষাতেই ফেদৌসী তার বিখ্যাত মহাকাব্য শাহানামা রচনা করেন। এছাড়াও আমাদের জাতীয় কবি নজরুল তার কবিতা এবং গানে ফারসি শব্দ ব্যবহার করেছেন। এছাড়াও ইতিহাসে ফারসি ভাষা এক উন্নত ভাষা হিসেবে সমাদৃত। ! সংখ্যা বাংলা নাম ইংরেজি যার দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, আয়তন ও উচ্চতা কিছুই নেই শুধুমাত্র অবস্থান আছে তাকে বিন্দু বলে। তুমি হয়তো জেনে অবাক হবে যে নিচে যেগুলো দেখানো হয়েছে সেগুলোর কোনটিই বিন্দু নয়। এই আকৃতিটির বিন্দু না হওয়ার কারণ হলো এটি অনেক বড় এবং এর আয়তন আছে। এটি একটি গোলক। যদিও এটি পূর্বের আকৃতিটির অর্ধেক, কিন্তু তার পরেও এটি বিন্দু নয়। একটি এতই ছোট যে আমরা যদি ওপরের আকৃতিগুলোকে ১০০, ১,০০০ অথবা ১,০০,০০০ ভাগও করি, তাহলে সেটিও একটি বিন্দু থেকে অনেক বড় হবে। একটি বিন্দুকে অসীমভাবে ক্ষুদ্র বিবেচনা করা হয়। একটি বিন্দুর আকার পাওয়ার জন্য আমাদের একটি গোলককে সারাজীবন ধরে ২ দিয়ে ভাগ করে যেতে হবে। তুমি ঘরে এটি চেষ্টা করোনা। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: প্রাথমিক চিকিৎসা বা ফার্স্ট এইড (First Aid) নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির শারীরিক অক্ষমতা, ক্ষতিগ্রস্ততা বা আঘাতপ্রাপ্তির প্রেক্ষাপটে সাধারণ জ্ঞানের উপর নির্ভর করে অস্থায়ী চিকিৎসাবিশেষ। দূর্ঘটনাজনিত কোন কারণে আরও গুরুতর ক্ষতিগ্রস্ততা ও সঙ্কটাপন্ন হবার হাত থেকে রোগীকে বাঁচাতে প্রাথমিক চিকিৎসা অত্যন্ত ফলপ্রসূ ভূমিকা পালন করে থাকে। এর ফলে ভূক্তভোগী ব্যক্তিকে অস্থায়ীভিত্তিতে নিরাপত্তা প্রদান করে উন্নত চিকিৎসার জন্যে হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। ফলশ্রুতিতে ডাক্তার বা নার্স প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও সহযোগিতা করে আঘাতপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নিজ গৃহে প্রত্যাবর্তন কিংবা অন্য কোন বিশেষায়িত হাসপাতালে দ্রুত প্রেরণের সঠিক নির্দেশনা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন। প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের জন্যে তেমন কোন যন্ত্রপাতি বা চিকিৎসা উপকরণের প্রয়োজন পড়ে না। এর প্রধান কারণ হচ্ছে যে-কোন স্থানে ও সময়ে দূর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। জরুরি চিকিৎসা কর্তৃপক্ষ প্রাথমিক চিকিৎসার উপর আগ্রহী ব্যক্তিদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। এর ফলে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ব্যক্তি নির্দিষ্ট স্থানে তথ্য প্রেরণ করেন ও অ্যাম্বুলেন্স আসার পূর্ব পর্যন্ত রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। আমি ইহুদি ধর্মের ধর্মগুরু মুসা সম্বন্ধে জানতে চাই। # প্রথমে চাল ধুয়ে ঝরিয়ে রাখতে হবে। মাছ বড় টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। # কড়াইয়ে অর্ধেক তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ, হলুদ ও মরিচের গুঁড়া দিয়ে কষিয়ে, সরিষাবাটা দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। # মাছের টুকরোগুলো মিশিয়ে কাঁচামরিচ দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। # এরপর আলাদা হাঁড়িতে বাকি তেল গরম করে চাল দিয়ে নেড়েচেড়ে, মাছ বাদে সমস্ত সরিষার মিশ্রণ মেশাতে হবে। # ৪ কাপ ফুটন্ত গরম পানি এবং লবণ দিয়ে নাড়তে থাকুন। পানি শুকিয়ে আসলে জ্বাল কমিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দিতে হবে। # ১৫ মিনিট পর হাঁড়ি থেকে অর্ধেক ভাত উঠিয়ে মাছগুলো বাকি ভাতের উপর সাজিয়ে, উঠানো ভাত আবার মাছের উপর দিয়ে হাঁড়ি ঢেকে রাখতে হবে। মাছগুলো ভাপে সিদ্ধ হবে। # ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর নামিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার ভাতুরি। উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/অ্যাংলো স্যাক্সন অ্যাংলো-স্যাক্সন (৮৭১–১০১৬ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/ড্যান্স ড্যান্স (১০১৬–১০৪২ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/দ্য নর্ম্যানস দ্য নর্মানস (১০৬৬–১১৫৪ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/প্ল্যান্টজেনেটস প্ল্যানট্যাগনেটস (১১৫৪–১৩৯৯ খ্রিস্টাব্দ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/হাউস অফ ল্যাঙ্কাস্টার হাউস অফ ল্যাঙ্কাস্টার (১৩৯৯–১৪৬১, ১৪৭০–১৪৭১ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/দ্য টুডস্স দ্য টুডার্স (১৪৮৫–১৬০৩ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/স্যাক্স-কোবুরগ-গথের হাউস স্যাক্স-কোবুরগ-গথার হাউস (১৯০১–১৯৬৬ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/হাউস অব উইন্ডসর হাউস অব উইন্ডসর (১৯১৭ সাল ইংল্যাণ্ডের রাজা ও রানি সম্পর্কিত উইকিশৈশবে বইয়ে স্বাগত! এই বইয়ে আমরা ইংল্যান্ডের প্রথম দিককার অ্যাংলো-স্যাক্সন যুগের রাজাদের সম্বন্ধে জানতে শুরু করব। তারপর যুদ্ধ বিজয়ের ফলে কিভাবে রাজ মুকুট বিভিন্ন হাতে পরিবর্তিত হয়েছে তা দেখব। আমরা কিছু শক্তিশালী রাজা এবং কিছু দুর্বল রাজাদের দেখি। আমরা দেখি রাজমুকুটের জন্য কিভাবে রাজসভায় যুদ্ধের অবতারণা হয়। {{book title উইকিশৈশব দক্ষিণ আমেরিকা}} প্রতিটি পৃষ্ঠায় প্রদর্শিত প্রশ্নগুলি হল # মানুষ কি পছন্দ করে? # ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোনগুলো পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম মহাদেশ দক্ষিণ আমেরিকাতে স্বাগত। দক্ষিণ আমেরিকার ১৪টি দেশ এবং ৩৫৫ মিলিয়ন মানুষ বাস করে! দক্ষিণ আমেরিকার মানুষেরা তাদের দল, সঙ্গীত, নাচ, এবং খাদ্যের জন্য বিখ্যাত। দক্ষিণ আমেরিকাতে যে দুটি প্রধান ভাষায় কথা বলা হয় সেগুলি হল পর্তুগিজ এবং স্প্যানিশ। তবে ফরাসি, ইংরেজী এবং ডাচ ভাষাতেও তারা কথা বলে থাকেন। এর পাশাপাশি বিভিন্ন আদিবাসী ভাষাও রয়েছে। এই বইয়ে রয়েছে এমন কোন শব্দ যদি আপনি বুঝতে না পারেন, তবে সেগুলি আপনি শব্দতালিকায় সন্ধান করতে পারেন। দক্ষিণ আমেরিকা বিশ্বের কোথায় অবস্থিত বিষুবরেখা ও মকরক্রান্তির দুই পাশ জুড়ে এর বিস্তৃতি। মহাদেশটি উত্তরে পানামা স্থলযোটকের মাধ্যমে মধ্য ও উত্তর আমেরিকার সাথে যুক্ত। উত্তরে ক্যারিবীয় সাগর থেকে দক্ষিণে হর্ন অন্তরীপ পর্যন্ত মহাদেশটির দৈর্ঘ্য ৭,৪০০ কিলোমিটার। আর পূর্ব-পশ্চিমে এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য, আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূলে অবস্থিত ব্রাজিলের পুন্তা দু সেইক্সাস থেকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত পেরুর পুন্তা পারিনিয়াস পর্যন্ত, ৫,১৬০ কিলোমিটার। দক্ষিণ আমেরিকার লোকদের মত কথা বলতে হয় যেভাবে আর্জেন্টিনা দক্ষিণ আমেরিকার একটি রাষ্ট্র দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ এবং পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম দেশ। দেশটি দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের দক্ষিণাংশের প্রায় পুরোটা জুড়ে অবস্থিত। আন্দেস পর্বতমালা দেশটির পশ্চিম সীমানা নির্ধারণ করেছে, যার অপর পার্শ্বে চিলি অবস্থিত। দেশটির উত্তরে বলিভিয়া ও প্যারাগুয়ে, উত্তর-পূর্বে ব্রাজিল, পূর্বে দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগর এবং দক্ষিণে ড্রেক প্রণালী। বুয়েনোস আইরেস দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। আর্জেন্টিনার সরকারি ভাষা হল স্প্যানিশ, এবং দেশটির জাতীয় পাখি হল হোরনেরো। দেশটির বিপ্লব দিবস হল ২৫ মে, যা জাতীয় ছুটির দিন। আর্জেন্টিনার কিছু বিখ্যাত স্থান কি [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই এর প্রশাসক হওয়ার পুরোনো আবেদন]] ‍‍[[ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১৪:০২, ১৯ জুলাই ২০১৭ (ইউটিসি) প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? আমি উইকিবইকে পরিপূর্ণ সাজিয়ে তুলতে চাই রান্নারবই এবং উইকিশৈশব প্রকল্পকে যথাসাধ্য উন্নত করার চিন্তা এবং প্রচেষ্টা রয়েছে। ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? বাংলা উইকিবইয়ে আমার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান হচ্ছে প্রধান পাতার বর্তমান শৈলী। প্রধান পাতার অবস্থা কি ছিল তা পুরাতন ব্যবহারকারী মাত্রই জানেন। আমি একে উন্নত করণে পরিপূর্ণ বিন্যাস এবং এর টেমপ্লেট ও উপশাখাগুলো উন্নত করেছি। আমি একে আরো উন্নত করতে চাই। প্রত্যাহার করে নিচ্ছি। ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১৪:০৯, ২০ জুলাই ২০১৭ (ইউটিসি) এই টেমপ্লেটে উইকিপিডিয়ার স্থলে উইকিবইয়ের লিংক দেয়া আছে। প্লিজ, এডিট ইট! [[ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১০:৪৬, ২২ জুলাই ২০১৭ (ইউটিসি) কোরীয় ভাষা শিক্ষার উইকিবইয়ে স্বাগত, এটি কোরীয় ভাষা শেখার জন্য একটি বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক। এই টেমপ্লেটটি কোরিয়ান ভাষা শিক্ষার জন্য উইকিবই এর পরিভ্রমণ মেনু হিসাবে ব্যবহার হবে। [[কোরিয়ান ভাষা কোরিয়ান ভাষা শিখুন ভুমিকা তামিল পৃথিবীর প্রাচীন ভাষাসমূহের মধ্যে অন্যতম। ভাষাটি ভারতের তামিলনাড়ু প্রদেশের প্রধান ভাষা। এই ভাষা আয়ত্ত করা অন্যভাষীদের জন্য দুরূহই বটে। এর জন্য প্রয়োজন অধ্যবসায় আর সঠিক নির্দেশনার। অবশ্য সঠিক পন্থায় এগুলে কঠিন কাজও সহজ হয়ে পরে। তামিল ভাষায় সর্বমোট ২৪৭ টি বর্ণ আছে। তবে ৩৭ টি বর্ণ শিখতে পারলে সম্পূর্ণ বর্ণমালা শিখা সম্ভব। এদের মধ্যে স্বরবর্ণ ১২টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ১৮ টি। তাছাড়া আরও বিভিন্ন ধরণের প্রতীক বা চিহ্ন রয়েছে । সাধারণ সংখ্যা গুলো ছাড়া ও তামিল ভাষায় ১০, ১০০, ১০০০ সংখ্যার জন্য নির্দিষ্ট প্রতীক রয়েছে। তাছাড়া ও দিন, মাস, বছর, ডেবিট, ক্রেডিট, উপরের মত, রোপি এবং সংখ্যা এসব শব্দের জন্য নির্দিষ্ট প্রতীক রয়েছে। তামিল ভাষা শিক্ষা চলুন শুরু থেকে শিখি ভাগ্য এর সংজ্ঞা দার্শনিক, ধর্মীয়, রহস্যময়তা এবং আবেগের দ্বারা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়। যখন একজনের নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই একটি বিষয় চিন্তা করা হয় যেখানে তার ইচ্ছা, অভিপ্রায় বা প্রত্যাশিত ফলাফলের বিষয়ে অন্ততপক্ষে দুটি ধারণা থাকে যা সাধারণত মানুষ মনে করে, যেমন তারা প্রজ্ঞাপূর্ণ অর্থে এবং বর্ণনামূলক অর্থে ব্যবহৃত হয়। প্রজ্ঞাপূর্ণ অর্থে ভাগ্য হল একটি অতিপ্রাকৃত এবং নির্ণায়ক ধারণা যেখানে কিছু শক্তি (যেমন দেবতা বা আত্মা) আছে যা পদার্থবিজ্ঞানের নির্দিষ্ট কিছু নিয়মানুযায়ী ঘটতে পারে। এটি হল বর্ণনামূলক অর্থ মানুষ যখন বলে যে তারা "ভাগ্য বিশ্বাস করে না"। বর্ণনামূলক অর্থে লোকেরা যখন ভাগ্য নিয়ে কথা বলে তখন এটি সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্যজনক এমনকি অভাবনীয় হতে পারে। অতএব, ভাগ্যের সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বাস বা কুসংস্কারের দিক থেকে এর ব্যাখ্যার ধরন ভিন্ন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, রোমানরা ভাগ্য বলতে দেবী ফরটোনাকে বিশ্বাস করে, যদিও দার্শনিক ড্যানিয়েল ডেনেট বিশ্বাস করেন যে একজন ব্যক্তি বা জিনিসের পরিবর্তে "ভাগ্য হল কেবলমাত্র ভাগ্য"। কার্ল জং ভাগ্যকে সংকোচন হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন, শুধু তাই নয় তাকে তিনি "একটি অর্থবহ কাকতালীয় ঘটনা" হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক ২টি নিবন্ধ পর্যালোচনা করতে পারেন উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: * নিশ্চয় আল্লাহ সুন্দর এবং তিনি সৌন্দর্যকে পছন্দ করেন-আল হাদিস * মানুষের সাথে সদালাপ করে নামাজকে যথাযথভাবে প্রতিষ্ঠিত করবে এবং যাকাত প্রদান করবে-আল কোরআন * যে ব্যক্তি বিদ্যার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন তিনি মৃত্যুন্জয়ী-আল হাদীস * দুনিয়ার এমন কোনো জীব নেই যার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহর নয়-আল কোরআন * সেবাকারী স্বগৃহে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত বেহেস্তের পথে চরতে থাকে-আল হাদিস * নেতা ও দায়িত্বশীল হওয়ার পূর্বেই বিদ্যা ও জ্ঞান অর্জন কর-হযরত উমর ফারুক(রা.) * যাহার বুদ্ধি নাই তাহার কৃতজ্ঞতা আশা করিও না-হযরত আলী(রা.) * বর্তমানের একটি দিন ভবিষ্যৎ এর দশদিন অপেক্ষা ভালো-হাফিজ * বিনয় এমন এক সম্পদ যা দেখে কেউ হিংসা করতে পারে না -ইমাম শাফেয়ী (রহ.) * আমার সফলতার ভিত্তিতে আমাকে বিচার করো না,আমাকে বিচার করো আমার ব্যর্থতা এবং ব্যর্থতার পর ঘুরে দাঁড়ানোর ভিত্তিতে-নেলসন মেন্ডেলা * শিক্ষা হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র, যার মধ্য দিয়ে পৃথিবীকে বদলে ফেলা যায়-নেলসন মেন্ডেলা * শিক্ষার মূল লক্ষ্য জ্ঞান নয়, কর্ম-হার্বাট স্পেনসার * গৃহের কোনো আসবাবই বইয়ের মতো সুন্দর নয়-সিড়নি স্মিথ * পবিত্রতা আলোকের মতো উজ্জ্বল-সুইফট * দুঃখের একমাত্র মৌন ভাষাই হলো অশ্রু-ভলতেয়ার * মানুষের কল্পনা শক্তি না থাকিলে পৃথিবীর এত উন্নতি সাধিত হতো না-মার্শাল * কর্মদক্ষতাই মানুষের সবচেয়ে বড় বন্ধু-দাওয়ানী * যুক্তিতে না পারলে শক্তিতে দেখে নেব,ইহাই বর্বর নীতি-শেখ সাদী * অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয়-হযরত আলী(রা.) * যার মা আছে সে কখনোই গরিব নয়-আব্রাহাম লিংকন * যে তোমার দোষ ধরে বন্ধু সেই জন-হযরত ওমর(রা.) * নতুন কিছু করাই তারুণ্যের ধর্ম-জর্জ বার্নার্ড শ * জন্মই যার সৃষ্টির জন্য তিনিই শিক্ষক-শামসুদ্দীন শিশির * এই দুনিয়ায় সবাই আমরা ক্ষণিক এর অতিথি-শেখ সাদী * একটি ভালো কাজ কখনোই হারিয়ে যায় না-ব্যাসিল * নীরবতা এক ধরনের অলংকার যা মহিলাদের জন্য অত্যন্ত শোভনীয়-হেনরী ডেজন সত্য বলার স্বাধীনতা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ও শোভন জিনিস-বেকল * অনেক সময় ভালোকে ভালো বলার জন্য সৎ সাহসের প্রয়োজন হয়-দান্তে * বই পড়ে কেউ কোনোদিন দেউলিয়া হয় না-প্রমথ চৌধুরী * বই জ্ঞানের প্রতীক, বই আনন্দের প্রতীক-জসীম উদ্দিন * বুদ্ধির জবান হচ্ছে কলম ইবনে রুশদ * দুঃখ ভুলে যাও, কিন্তু দয়া কখনোই ভুল না -কনফুসিয়াস * দয়া যতই ছোট হোক তা কখনো বৃথা যায় না-ঈশপ * সমবেদনাই হচ্ছে নৈতিকতার ভিত্তি-আর্থার স্কোপেনহেয়ার। নতুন দিনের মানুষ,হে তারুণ্যের দল,আমাদের পদদলিত করে তোমরা এগিয়ে চল,আমাদের চেয়েও বড় ও সুখী হও-রঁম্যা রোঁলা এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ভাসা সৈনিক আব্দুল জব্বার ৩০ আগস্ট ২০১৭ মারা যান । তার কাল জয়ী গান গুলো হল - * তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয় * পীচ ঢালা এই পথটারে ভালো বেসেছি * জয় বাংলা বাংলার জয় বাংলাদেশ সংবিধান ১৫৩ টি অনুচ্ছেদ, ৭ টি তফসিল, ১১টি ভাগ রয়েছে। অনুচ্ছেদ -২ প্রজাতন্তের রাষ্ট্রীয় সীমানা বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক হলে তা অনেক ক্ষেত্রেই কাঁচা মাথার কাজের মতো হয়ে দাঁড়ায়। প্রথমবার যৌনতার পরিণতি গর্ভধারণ পর্যন্ত গড়াতে পারে। বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের কথা অনেক ক্ষেত্রেই পরিবারের থেকে আড়াল করে রাখা হয়। এতে সম্পর্কেও প্রভাব পড়ে। শারীরিক সম্পর্ক অনেক সময়ে গুরুতর সমস্যাও ডেকে আনতে পারে। ধরা যাক, যে কোনও একজন যৌনতায় অন্যজনের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারলেন না। তখন সম্পর্ক ভেঙে যেতেই পারে। আর সেটা ঘটলে তা হবে অত্যন্ত মর্মান্তিক। বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক হলে আরও একটি সমস্যা থাকে। কোনও কারণে সম্পর্ক ভেঙে গেলে এই সম্পর্কই ‘ধর্ষণ’-এর সামিল হতে পারে। এ-ও বলা হয় যে, বিয়ের আগে সেক্স করলে বৈবাহিক জীবনের অর্ধেক আকর্ষণই চলে যায়। সঙ্গীকে নিয়ে কি মনে কোনও প্রশ্ন রয়েছে? শারীরিক সম্পর্ক থাকলে নিরপেক্ষভাবে বিচার করতে পারবেন না খেয়াল রাখা প্রয়োজন, যে কোনও সময়ে সম্পর্কে ভেঙে বেরিয়ে আসতে হতে পারে। সম্পর্কে শরীর এসে গেলে অনেক সময়েই সম্পর্ককে বোঝার মতো বইতে হয়। জেনে নেওয়া উচিত, যে শরীরী খেলা শুরু হয়েছে, তার মধ্যে আদৌ ভালবাসা রয়েছে কি না। কেননা, দু’পক্ষের মধ্যে কোনও একপক্ষের এই সম্পর্ক থেকে শুধু শরীরই চাহিদা হলে মুশকিল। ইন্টারনেটে উন্মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া। যেহেতু এটি একটি উন্মুক্ত বিশ্বকোষ, তাই এখানে চাইলে পৃথিবীর সকলেই অবদান রাখতে পারেন। প্রত্যেকে নিজের জ্ঞান যদি সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে থাকে, তবে এমন একটি বিশ্বকোষ তৈরি করা সম্ভব যেটি সকল তথ্যের মূল উৎস হতে পারবে। উইকিপিডিয়া সেই কাজটিই করছে, সকলের জন্য, সকলের প্রচেষ্টায় একটি মুক্ত বিশ্বকোষ তৈরির কাজ করছে। এই বিশ্বকোষটি যে কেউ বিনামূল্যে পড়তে পারে, ডাউনলোড করতে পারে, প্রয়োজনে বই হিসেবে ছাপাতেও পারবেন। এখানকার সকল তথ্য যে কেউ বাণিজ্যিক/অবাণিজ্যিক যে কোনো ধরনের কাজে ব্যবহারও করতে পারবে, তবে ব্যবহারের সময় সূত্র হিসেবে উইকিপিডিয়ার নাম উল্লেখ করতে হবে। উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস উইকিপিডিয়া সম্পর্কে বলেছেন, ‘ভাবুন তো এমন এক পৃথিবীর কথা, যেখানে প্রতিটি মানুষ সমস্ত জ্ঞান বাধাহীনভাবে আদান-প্রদান করতে পারবে। এটাই আমাদের অঙ্গীকার।’ আর এ বিষয়টি মাথায় রেখেই সবার অংশগ্রহণে এগিয়ে চলছে উইকিপিডিয়া। উইকিপিডিয়ায় কাজ করতে আগ্রহীদের জন্য বাংলা উইকিপিডিয়া সহায়িকা বই। উইকিপিডিয়া কিভাবে ব্যবহার করতে হয় এবং কিভাবে অবদান রাখতে হয় সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে এই বইটিতে। উইকিপিডিয়ায় একাউন্ট ও তৈরী পদ্ধতি সম্পাদনা এবং নতুন নিবন্ধ তৈরী কিভাবে উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ সম্পাদনা করবেন উইকি সিন্ট্যাক্স ব্যবহার করে সম্পাদনা উইকিপিডিয়া অনুবাদ সরঞ্জাম সক্রিয় করা উইকিপিডিয়া অনুবাদ ব্যবহার করে অনুবাদ উইকিপিডিয়া মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার পদ্ধতি উইকিমিডিয়া কমন্সে ছবি আপলোডের নিয়ম আপলোড উইজার্ডের মাধ্যমে আপলোড করা এটা কি ইংরেজি উইকিবই থেকে অনুলিপি করা উচিত না বাংলা উইকিপিডিয়ার যাত্রা শুরু হয় ২০০৪ সালে। তবে ২০০৬ সালের আগে বাংলাদেশে উইকিপিডিয়ার ব্যাপারে তেমন একটা আগ্রহ ছিল না। তবে কিছু শিক্ষার্থী ও গবেষকগণ তাদের কাজে ইংরেজি উইকিপিডিয়া ব্যবহার করতেন। ২০০৪ সালে প্রথম রাগিব হাসান বাংলা ভাষায় উইকিপিডিয়ার সূচনা করেন। পরবর্তীকালে বাংলা উইকিপিডিয়ার কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে ২০০৬ সালের ২৫ মার্চ বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের (বিডিওএসএন) উদ্যোগে বাংলা উইকি নামে একটি দল গঠন করা হয়। এ দলের উদ্দেশ্য ছিল উইকিপিডিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরা, ইংরেজি ভাষায় বাংলাদেশ সংক্রান্ত তথ্যের সংযোজন এবং বাংলা ভাষায় একটি সম্পূর্ণ জ্ঞানকোষ গড়ে তোলা। সে সময়ে বাংলা উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধের সংখ্যা ছিল ৫০০টি। বাংলা উইকি দল গঠনের পরেই দেশে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত বাংলাভাষী জনগোষ্ঠী এ উদ্যোগের সঙ্গে যোগ দেন। আর এ উদ্যোগের ফলেই বাংলা উইকিপিডিয়ার ১০ হাজার ভুক্তির মাইলফলক অর্জন করে। নানা উপলক্ষ্যে ইংরেজি উইকিপিডিয়ার প্রথম পাতায় স্থান পায় বাংলাদেশ বিষয়ের নিবন্ধ। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে একুশে ফ্রেব্রুয়ারি নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার প্রথম পাতায় প্রদর্শন করা হয়। প্রতিদিনই নতুন কেউ না কেউ যোগ দিচ্ছেন এ উদ্যোগের সঙ্গে। তাদের মধ্যে অনেকেরই শুরুতে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় কিভাবে একটি নতুন নিবন্ধ শুরু করতে হয়, কিভাবে একটি নিবন্ধের আলোচনায় যোগ দিতে হয়, ছবি, ভিডিও কিভাবে যোগ করতে হয় ইত্যাদি। এ ধরনের সমস্যাগুলো সমাধান করতেই বাংলা উইকিপিডিয়া সহায়িকা বইটি করা হয়। এই সহায়িকাটি একেবারে নতুন ব্যবহারকারীদের উইকিপিডিয়ায় অবদান রাখার ক্ষেত্রে কিছুটা হলেও যেন সহায়ক হয় সেটা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে। আশাকরি, এই সহায়িকা বাংলাভাষায় একটি সম্পূর্ণ জ্ঞানকোষ গড়ে তোলার আমাদের লক্ষ্যকে আর একটু এগিয়ে নিবে। সবার জন্য শুভকামনা। উইকিপিডিয়া হলো ইন্টারনেট ভিত্তিক একটি জ্ঞানকোষ, যা গড়ে উঠেছে পৃথিবীর লাখ লাখ মানুষের স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে। উইকি-প্রযুক্তিনির্ভর এ সাইটে পড়ার পাশাপাশি সম্পাদনাও করা যায়। আর এ কাজটি করার জন্য শুধুমাত্র একটি ওয়েব ব্রাউজারই যথেষ্ট, অন্য কোনো সফটওয়্যারেরও প্রয়োজন নেই। ইন্টারনেট ভিত্তিক বলেই পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে বসেই উইকিপিডিয়া পড়া বা এতে তথ্য যোগ করার কাজ করা যায়। মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা জিমি ওয়েলস ২০০১ সালে উইকিপিডিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথম দিকে উইকিপিডিয়াতে কেবল ইংরেজি ভাষাই ব্যবহৃত হত। কিন্তু বর্তমানে পৃথিবীর ২৯৩টিরও অধিক ভাষায় উইকিপিডিয়ার সংস্করণ রয়েছে। জিমি ওয়েলসের ইচ্ছা ছিল একটি বড়সড় অনলাইন বিশ্বকোষ তৈরি করা। তবে অন্যান্য বিশ্বকোষ ধারণার চেয়ে এটি আলাদা ছিল অন্য কারণে। এটি কোনো বেতনভোগী বিশেষজ্ঞ, সম্পাদক বা লেখক দিয়ে এই বিশ্বকোষ লেখানো হবে না, বরং এই বিশ্বকোষের লেখক হবেন তারা, যারা তা হতে চান! উইকি নামের একটি সফটওয়্যার; যা দিয়ে ওয়েবসাইটে সম্পাদনা, মোছা কিংবা পরিবর্ধন করা যায় সেটি ব্যবহার করে ওয়েলেস আর তার স্বেচ্ছাসেবী কর্মীরা গড়ে তুলেছেন এক বিশাল জ্ঞানভান্ডার যার সঙ্গে তুলনা চলে কেবল আলেকজান্দ্রিয়ার লাইব্রেরির। ২০০১ সালে অনেকে এই বিষয়টিকে পাগলামি বলেছেন। আর এখন এটি এই গ্রহের সবচেয়ে বড় বিশ্বকোষ হচ্ছে উইকিপিডিয়া। উইকিপিডিয়ার ইংরেজি সংস্করণে রয়েছে ৫৪ লাখেরও বেশি বিষয়। জ্ঞানের আকার হিসেবে সব জানা জ্ঞানকে একত্র করার ঘটনা এটিই প্রথম নয়। শুরুতে বিশ্বকোষ ছিল একজন চৌকস লোকের অবদান। প্রাচীন গ্রিসে এরিস্টটল প্যাপিরাসের ওপর কলম দিয়ে নিজেই লিখে ফেললেন যত জ্ঞানের কথা। তার ৪০০ বছর পর রোমের প্লিনতি ৩৭ খণ্ডের বিশ্বকোষ সৃষ্টি করলেন, একাই। নবম দশকে চীনা গবেষক তু উ একটি বিশ্বকোষ লেখেন। এবং ১৭০০ সালে দিঁদেরো এবং তার কয়েকজন বন্ধু (ভলতেয়ার আর রুশোও ছিলেন) ২৯ বছরে সৃষ্টি করেন Encyclopédie, ou Dictionnaire Raisonné des Sciences, des Arts et des Métiers। শিল্প বিপ্লবের পর এ ধারার কিছুটা ব্যতিক্রম ঘটিয়ে নতুন একটি পদ্ধতি শুরু হয়। নতুন পদ্ধতিতে এক জায়গায় জড়ো করা হয় একদল বিদগ্ধ ব্যক্তিকে। স্কটল্যান্ডের এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা হলো এ ধারার সফল উদাহরণ। কম্পিউটারের আগমন এই তালিকায় নতুন পদ্ধতি যুক্ত করে। আর এখন ইন্টারনেট একে আরও পরিবর্তন করেছে। আজ ব্রিটানিকা বা ওয়ার্ল্ড বুক ৬০ কেজি ওজনের লাখ টাকা দামের বিশ্বকোষ বিক্রি হলেও তাদের আয়ের মূল উৎস ইন্টারনেটে গ্রাহকদের চাঁদা। জিমি ওয়েলস নতুন একটি পদ্ধতির জন্ম দিয়েছেন যা সবার জন্য একই। একজন প্রকৃত চৌকস লোকের পরিবর্তে উইকিপিডিয়া কয়েক হাজার মোটামুটি চৌকস মানুষকে জড়ো করেছে একই কাজের জন্য। সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলি বা চেইন অব কমান্ডের পরিবর্তে উইকিপিডিয়া গ্রহণ করেছে ‘উন্মুক্ত সোর্সকোড’ দর্শনকে। একবার মুদ্রিত হয়ে যাওয়ার পর বিশ্বকোষ মাত্রই ফসিলে পরিণত হতে শুরু করে। কিন্তু উইকি সফটওয়্যারের মাধ্যমে সারাক্ষণ সম্পাদনা, পরিবর্ধন, বর্জনের কারণে এই উইকিপিডিয়া সতত চলমান, সদা পরিবর্তনশীল এবং বিন্যামূল্যের বিশ্বকোষ। ২০০৫ সালে ভারত মহাসাগরে সুনামি হওয়ার মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে উইকিপিডিয়ানরা (উইকিপিডিয়ার লেখক-সম্পাদক) সুনামি সংক্রান্ত নানা রকম তথ্য প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু সুনামির এক মাস পরও ওয়ার্ল্ড বুক তাদের গ্রাহকদের জন্য এ সংক্রান্ত কোনো নতুন তথ্য দিতে পারেনি। এই মডেলটি কার্যকরী হওয়ার একমাত্র কারণ সম্মিলিত উদ্যোগ নয়, বরং একই সঙ্গে দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি মেনে চলার ফলও। নিরপেক্ষতা হলো এর প্রথমটি। উইকিপিডিয়ানরা নিরপেক্ষভাবে সব তথ্যের সমাবেশ ঘটাতে চান। তবে দ্বিতীয় নীতিটি হলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ-আস্থা ও বিশ্বাস। ধরে নেওয়া হয়, সব লেখকই এই প্রকল্পের পক্ষে, এর ভালোর জন্য কাজ করছেন, এর বিরোধিতা করার জন্য নয়। উইকিপিডিয়া যুক্তির সর্বজনীনতা এবং একে ওপরের ভালো করার মানসিকতাকে তুলে ধরতে চায়। কেউ কেউ ভাবেন যে, যেহেতু যে কেউ লিখতে পারে, তাই উইকিপিডিয়ার তথ্য হয়তো যথাযথ নয়। এ ধারণা সত্য নয়। বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী ন্যাচার পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে উইকিপিডিয়া ব্রিটানিকার মতোই ভালো। উইকিপিডিয়ার পাওয়ার পিরামিডের একেবারে নিচে রয়েছে নামগোত্রহীন ব্যবহারকারীরা। এদের চেনা যায় কেবল যে কম্পিউটার থেকে তারা উইকি ব্যবহার করছে তার আইপি ঠিকানা দেখে। এর ওপর রয়েছে নিবন্ধিত ব্যবহারকারীরা। এদের মধ্য থেকে কেউ কেউ চেষ্টা করেন ওপরের স্তরে উপনীত হতে-প্রশাসক। প্রশাসকরা যেকোনো ভুক্তি মুছে ফেলা, সেটিকে আটকে দেওয়া, কোনো আইপি ঠিকানাকে নিষিদ্ধ ইত্যাদি করতে সক্ষম। তাদের ওপরে রয়েছে আমলারা। তারা বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে পারে। উইকিপিডিয়া একটি বিশ্বকোষ। বর্তমান পৃথিবীর সবথেকে সমৃদ্ধ এই বিশ্বকোষ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্যটি খুঁজে বের করা, সাধারণ জ্ঞান চর্চা এবং গবেষণার কাজগুলো আরও সহজে করার জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত। উইকিপিডিয়ার ভুক্তি বা নিবন্ধগুলোই উইকিপিডিয়ার মূল। তবে এর পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংরক্ষিত থাকে উইকিপিডিয়াতে। বিভিন্ন বিষয়ের ভুক্তির পাশাপাশি সম্পর্কিত তথ্যের তালিকা নিয়ে নিবন্ধ থাকে। আবার বিষয়ভিত্তিক তথ্য উপস্থাপনের জন্য বিভিন্ন টেমপ্লেট ব্যবহার করা হয়। আবার এটি বিষয়ের সকল তথ্য যে কেবলমাত্র একটি নিবন্ধ থেকেই জানা যাবে এমন ও নয়। কোনো নিবন্ধ সংস্লিষ্ট সকল বিষয় সবসময় যে আলাদা অনুচ্ছেদে আলোচনা করা হবে এমন না। কখনো কখনো নিবন্ধের বিভিন্ন বাক্যের মধ্যেও এমন কিছু বিষয়ের উল্লেখ থাকে যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাক্ষ্যা প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ঐ শব্দের সাথে উইকিপিডিয়ায় ঐ বিষয়ে নিবন্ধের সংযোগ করে দেয়া হয়। যেমন বাংলাদেশ নিবন্ধের ইতিহাস অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা আছে যে, তাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু তার সম্পর্কে এর থেকে বেশি তথ্য উল্লেখ নেই। কিন্তু নিবন্ধে তার নামের সাথে উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের একট সংযোগ তৈরী করা আছে। তাই আগ্রহী কেউ তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ঐ লিংকের মাধ্যমে মূল নিবন্ধটি দেখা যাবে। উইকিপিডিয়ার মূল অংশ হল এর নিবন্ধ পাতাগুলো। এই প্রতিটি নিবন্ধ পাতার সাথে আরও একাধিক পাতা যুক্ত থাকে, যেমন নিবন্ধের আলোচনা পাতা, ইতিহাস পাতা। পাশাপাশি উইকিপিডিয়ার নীতিমালা, সাহায্য পাতার মত একাধিক ধরনের পাতা রয়েছে। উইকিপিডিয়ার নিবন্ধগুলোর মান যাচাই এর বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে। এর পদ্ধতি অনুযায়ী যাচাই করার পরে নিবন্ধগুলোকে 'নির্বাচিত নিবন্ধ ভালো নিবন্ধ' ইত্যাদি ভাগে চিহ্নিত করা হয়। উইকিপিডিয়ার সব থেকে মানসম্পন্ন নিবন্ধগুলোকে বলা হয় নির্বাচিত নিবন্ধ। প্রধান পাতার এই অংশে প্রতিদিন একটি করে নির্বাচিত নিবন্ধ রাখা হয়। নির্বাচিত নিবন্ধগুলো "নির্বাচিত নিবন্ধ" নামের একটি বিশেষ বিষয়শ্রেণীর অধিনে তালিকাভুক্ত করা হয়। উইকিপিডিয়ার বিভিন্ন নিবন্ধের বিস্ময়কর তথ্যগুলো দিয়ে সাজানো হয় এই আপনি জানেন কি বা আজাকি অংশটি। এই অংশের তথ্যগুলো প্রতি সপ্তাহে পরিবর্তন করা করা হয়। নির্বাচিত নিবন্ধ তৈরী করতে হলে যেমন নিবন্ধের একটি বিশেষ মান অর্জন করতে হয়, আপনি জানেন কি অংশের জন্য নিবন্ধগুলোকে সেই বিশেষ মান যাচাই এর বিশেষ পদ্ধতির মধ্য দিয়ে আসতে হয় না। নিবন্ধের কোনো অংশে বিস্ময়কর তথ্য থাকলেই সেটি এখানে তালিকাভুক্ত করার জন্য যোগ্যতা অর্জন করলো। তবে অত্যধিক ছোটো নিবন্ধগুলো এখানে ব্যবহার করা যায় না। নিবন্ধ তৈরী এবং মানোন্নয়নের জন্য এর পরিবর্তন সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ সমূহের প্রতিটি পরিবর্তন আলাদাভাবে সংরক্ষন করা হয়ে থাকে। পরিবর্তনের ইতিহাস পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে খুব সহজেই কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে সামগ্রিক ধারণা পাওয়া সম্ভব। সেই সাথে কোন দুষ্কৃতিকারী নিবন্ধটির লেখা মুছে দিলে বা অপ্রয়োজনীয় ও অনাকাঙ্খিত তথ্য যোগ করলে তা পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব ইতিহাস পাতা ব্যবহার করে। উইকিপিডিয়ার কোনো নিবন্ধে স্বেচ্ছাসেবকদের নাম উল্লেখ থাকে না। তবে এই ইতিহাস পাতার উপর ভিত্তি করেই ধারণা পাওয়া সম্ভব কোনো নির্দিষ্ট নিবন্ধে কোন ব্যবহারকারী অবদান রাখছেন। উইকিপিডিয়ার প্রতিটি পাতার একটি “আলোচনা পাতা” (এটি আলাপ পাতা বা আলোচনা নামেও পরিচিত) রয়েছে। আলোচনা পাতা হচ্ছে কোনো নিবন্ধ বা অন্য কোনো পাতার জন্য, ঐ নিবন্ধ বা পাতার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে সম্পাদকদের আলোচনা স্থান। আলাপ পাতাগুলোর নাম সংশ্লিষ্ট নিবন্ধ নামের মতোই। শুধু নামস্থান হিসেবে নিবন্ধের বা পৃষ্ঠার নামের আগে আলাপ বা আলোচনা সংযুক্ত থাকে।। “মতিউর রহমান” নামে উইকিপিডিয়াতে একটি নিবন্ধ রয়েছে যেখানে মতিউর রহমান সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য সংকলন করা হয়েছে। এই নিবন্ধতে কাজ করার সময় সম্পাদকরা এই নিবন্ধ সম্পর্কে বিভিন্ন আলোচনা করতে পারবেন “আলাপ:মতিউর রহমান” পাতায়। একাধিক অংশ নিজের মধ্যে ভাগ করে কাজ করা, নিবন্ধ সংক্রান্ত বিভিন্ন জিজ্ঞাসা সহ নিবন্ধের উন্নয়ন সংক্রান্ত সকল বিষয়ে আলোচনা করা যাবে এখানে। উইকিপিডিয়ার ব্যবহারকারী পৃষ্ঠাগুলোরও আলাপ পাতা রয়েছে (যেমন: ব্যবহারকারী আলাপ:Hasive)। এই পাতাগুলোও আলোচনার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। তবে আলোচনার বিষয়বস্তু সবসময় নিবন্ধ নিয়ে নাও হতে পারে। মূলত উইকিপিডিয়ানদের পরস্পরের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই পাতা সমূহ ব্যবহৃত হয়ে থাকে। উইকিপিডিয়াতে বিভিন্ন বিষয়ের উপর নিবন্ধ রয়েছে। বিষয়ের উপর ভিত্তি করে নিবন্ধগুলোর আকার, তথ্যের পরিমাণ ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে প্রতিটি উইকিপিডিয়ার নিবন্ধই একটি সাধারণ গঠন পদ্ধতি থাকে। তবে সকল নিবন্ধই যে এই কাঠামোতে লেখা হয় এমন না। প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক নিবন্ধগুলোর জন্য নিবন্ধগুলোর আলাদা আলাদা কাঠামো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন কোনো ব্যক্তি সম্পর্কিত নিবন্ধ এবং ঐতিহাসিক স্থানের নিবন্ধের কাঠামো একই ধরনের হবে না। উইকিপিডিয়ার প্রতিটি নিবন্ধের একই ভূমিকা অনুচ্ছেদ থাকতে হয়। নিবন্ধটি সম্পর্কে সাধারণ ধারণা দেয়া এবং সামগ্রিক বিষয়ের উপর আলোকপাত করা হয় এই অনুচ্ছেদে। নিবন্ধে বিশেষ কোনো অংশে বেশি গুরুত্ব দেয়ার প্রয়োজন হলে সেই বিষয়টি এই অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হতে পারে। তবে কখনোই কোনো বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা শুরু করা যাবে না এই অনুচ্ছেদে। উইকিপিডিয়া নিবন্ধগুলোর বিভিন্ন অংশে প্রচুর লিংক থাকে। এই লিংকগুলো সাধারণত উইকিপিডিয়ার অন্যন্য নিবন্ধের সাথে সংযোগ তৈরী করে থাকে। নিবন্ধে কোনো বিষয় বর্ণনা করার সময় প্রসঙ্গিক কোনো তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যার প্রয়োজন হলে ঐ নির্দিষ্ট নিবন্ধের সাথে লিংক তৈরী করা হয়। একই বিষয় একাধিকবার উল্লেখ করা থাকলে সাধারণত শুধুমাত্র প্রথমবার লিংক করা হয়। উদাহারণ হিসাবে এবং বাংলা ভাষা আন্দোলন নিবন্ধের কথা বলা যেতে পারে। এই নিবন্ধে বাংলাদেশ সম্পর্কে একাধিক অনুচ্ছেদ রয়েছে। বাংলাদেশ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার জন্য বাংলদেশ নিবন্ধের সাথে একটি আন্তঃউইকি সংযোগ তৈরী করা হয়েছে এই নিবন্ধে। নিবন্ধে ভূমিকার মতই তথ্যছক একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ভূমিকাতে যে তথ্যগুলো বর্ণনার ভঙ্গিতে লেখা হয় তার অনেক তথ্যই সংযোজন করা হয় তথ্যছকে। তবে এখানে উল্লেখ করা হয় অত্যন্ত সংক্ষিপ্তভাবে। নিবন্ধের বিষয়ের সাথে সরাসরি যে তথ্যগুলোর জানার প্রয়োজন হতে পারে বা যে তথ্যগুলো উল্লেখ করা জরুরি সেগুলো সংযোজন করা হয় এই তথ্যছকে। নিবন্ধের প্রথম অনুচ্ছেদ হল "ভূমিকা তথ্যছক" এই ভুমিকারই একটি অংশ। এর পরে নিবন্ধের বিষয় অনুযায়ী বিভিন্ন অনুচ্ছেদের সংযোজন করা হয়ে থাকে। প্রতিটি নিবন্ধে তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদটি থাকতে হবে। উইকিপিডিয়ার মূলনীতি অনুযায়ী নিবন্ধের প্রতিটি তথ্যে এর সূত্র উল্লেখ করতে হবে। উইকিপিডিয়াতে তথ্যসূত্র সংযোজনের কিছু নির্দিষ্ট ফরম্যাট রয়েছে। নির্দিষ্ট নিবন্ধের সাথে সম্পর্কিত উইকিপিডিয়ার অন্যন্য নিবন্ধের লিংক, বিষয়ের সাথে প্রাসঙ্গিক টেমপ্লেট, অন্যন্য উইকিপ্রকল্প যেমন উইকিমিডিয়া কমন্স, উইকিসংকলন ইত্যাদি স্থানে নিবন্ধের বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ লিংকগুলো যুক্ত করা হয়। নিবন্ধের বিষয়ের সাথে প্রসঙ্গিক তথ্যের লিংক যুক্ত করা হয় এখানে। এই লিংকগুলো উইকিমিডিয়া বা এর অন্যান্য কোনো সহ প্রকল্পের লিংক নয়। অন্যান্য কোনো ওয়েবসাইট, বই বা অন্যন্য কোনো সূত্রের সংযোগগুলো উল্লেখ করা হয় এই অনুচ্ছেদে। উইকিপিডিয়ার প্রতিটি নিবন্ধ এক বা একাধিক বিষয়শ্রেণীর অধীনে তালিকাভুক্ত থাকে। যেমন: বাংলা ভাষা আন্দোলন নিবন্ধটি বাংলাদেশের ইতিহাস এবং বাংলা ভাষা আন্দোলন বিষয়শ্রেণীর সাথে যুক্ত আছে। অর্থাৎ বাংলা ভাষা আন্দোলন নিবন্ধটি এই দুটি বিষয়ের সথে সম্পর্কিত। উইকিপিডিয়া সকলের জন্য উন্মুক্ত একটি বিশ্বকোষ। এটি পড়তে বা ব্যবহার করতে নিবন্ধন করার প্রয়োজন নেই। এমনকি যে কোন সম্পাদনা করার জন্যও নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক নয়। সকলেই উইকিপিডিয়ার প্রায় সব নিবন্ধ সম্পাদনা করতে পারে। তবে নিবন্ধন করার বেশ কিছু অতিরিক্ত সুবিধা রয়েছে। তাই যারা নিয়মিত উইকিপিডিয়া অবদান রাখতে চান, তাদের নিবন্ধন করে নেয়াটা ভালো। উইকিপিডিয়ার পাঠকেরাই এর সম্পাদনা করে থাকেন। যদিও যে কেউ সম্পাদনার কাজ করতে পারেন তবে নিজের ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে এটি করা উচিত। প্রতিটি নিবন্ধ পাতার উপরের বাম অংশে “সম্পাদনা” নামে একটি ট্যাব থাকে। সেখানে টিপ দিলে উইকিবইয়ের পাতাটি সম্পাদনা করার মোডে দেখা যাবে। সম্পাদনা জানালাটি অন্যান্য সাধারণ 'লেখা সম্পাদকের' মতই। তবে নিবন্ধের লেখাসমূহ এখানে কিছুটা আলাদা ফরম্যাটে লেখা থাকে। যেমন “ঢাকা” নিবন্ধটি খুলে যদি “সম্পাদনা” সংযোগে টিপ দেয়া হয়, তবে নিচের মত সম্পাদনা জানালা দেখা যাবে। চিহ্নিত অংশের ভেতরে নিবন্ধটি সম্পাদনা করতে হবে। এখানে নতুন লেখা যোগ করা বা আগের লেখা সমূহ পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যাবে। এবং পাতার নিচের অংশে “সংরক্ষণ” বোতামটি টিপা হলে পরিবর্তনগুলো মূল নিবন্ধে সংরক্ষিত হবে এবং পরবর্তীকালে পাতাটি খোলা হলে সম্পাদিত সংস্করণটি দেখা যাবে। তবে সংরক্ষণ করার পূর্বে “প্রাকদর্শন” বোতামটি ব্যবহার করা উচিত। এই অপশনটি ব্যবহার করে সংরক্ষণ করার আগে পরিবর্তনগুলো দেখার জন্য, যাতে। অনেকক্ষেত্রেই ভুল সংশোধন করার জন্য এটি বিশেষভাবে সহায়তা করে থাকে। মনে রাখবেন 'প্রাকদর্শন' দেখার পরে আপনাকে 'সংরক্ষণ' বোতামে ড়িপ দিতে হবে। সম্পাদনা জানালার নিচের অংশে “সম্পাদনা সারাংশ” নামে একটি খালি জায়গা থাকে। নিবন্ধটি প্রতিটি সম্পাদনার শেষে এখানে এক বাক্যে সম্পাদনার একটি বর্ণনা যুক্ত করতে হয়। যেমন কোন নিবন্ধে নতুন তথ্যসূত্র যোগ করা হল। সেক্ষেত্রে “সম্পাদনা সারাংশ” অংশে লেখা যেতে পারে, “তথ্যসূত্র সংযোজন”। এভাবে যেকোনো ধরনের সম্পাদনার সংশ্লিষ্ট সংক্ষিপ্ত বর্ণনা লিখতে হবে এই অংশে। উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের তথ্যসমূহ বিভিন্ন অনুচ্ছেদে লেখা হয়ে থাকে। নিবন্ধের আকার বড় হওয়ার সাথে সাথে বাড়তে থাকে এই অনুচ্ছেদের সংখ্যা, আবার প্রয়োজন অনুযায়ী কখনো একটি শিরোনামের অধিনে এক বা একাধিক উপশিরোনামে বিষয়গুলো ব্যখ্যা করা হয়ে থাকে। সহজ ও সাবলিলভাবে তথ্য সংরক্ষণ এবং উপস্থাপনের সুবিধার্থে এই কাজটি করা হয়ে থাকে। সম্পাদনা করার ক্ষেত্রও প্রতিটি অনুচ্ছেদ দিয়ে আলাদাভাবে কাজ করা যাবে। প্রতিটি অনুচ্ছেদের নামের পাশে “সম্পাদনা” নামের লিংকটি ব্যবহার করে এই কাজটি করা যাবে। উদাহারণ স্বরূপ “ঢাকা” নিবন্ধে বিভিন্ন অনুচ্ছেদ রয়েছে। এখানে “ভূগোল” অনুচ্ছেদে অতিরিক্ত কোন তথ্য যুক্ত করতে হলে ভূগোল শিরোনামের পাশের সম্পাদনা সংযোগে টিপ দিয়ে উপরে বর্ণিত পদ্ধতিতে সম্পাদনা করা যাবে। উইকিপিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট আছে এমন ব্যবহারকারীরা নতুন নিবন্ধ তৈরি করতে পারবেন। তবে নিবন্ধ তৈরি করার পূর্বে অবশ্যই খুঁজে দেখতে হবে এই নামে আগে থেকেই কোন নিবন্ধ তৈরি করা আছে কিনা। উইকিপিডিয়ার অনুসন্ধান অপশনটি ব্যবহার করে আপনি নিবন্ধ খুঁজতে পারেন। যেমন আপনি যদি “পৌষ মেলা” নামে একটি নিবন্ধ তৈরি করতে চান তবে প্রথমে অনুসন্ধান বাক্স ব্যবহার করে “পৌষ মেলা” নামটি লিখে অনুসন্ধান বোতাম টিপ দিন। যদি নিবন্ধটি উইকিপিডিয়াতে না থাকে তবে নিচের মত একটি পাতা দেখা যাবে। যেখানে বলা থাকবে এই নামে কোন পৃষ্ঠা পাওয়া যায়নি। এবং আপনাকে এই নামের একটি পাতা তৈরি করার পরামর্শ দেয়া হবে। যেমন এই ক্ষেত্রে লেখা থাকবে: “পৌষ মেলা” পাতাটি এই উইকিতে তৈরি করুন! যেখানে বলা থাকবে এই নামে কোন পৃষ্ঠা পাওয়া যায়নি। এবং আপনাকে এই নামের একটি পাতা তৈরি করার পরামর্শ দেয়া হবে। যেমন এই ক্ষেত্রে লেখা থাকবে: যেখানে বলা থাকবে এই নামে কোন পৃষ্ঠা পাওয়া যায়নি। এবং আপনাকে এই নামের একটি পাতা তৈরি করার পরামর্শ দেয়া হবে। যেমন এই ক্ষেত্রে লেখা থাকবে: “পৌষ মেলা” পাতাটি এই উইকিতে তৈরি করুন উল্লেখ্য লাল রং-এর “পৌষ মেলা” সংযোগে টিপ দিলে নতুন যে পাতাটি দেখা যাবে সেটি সম্পাদনা জানালা এবং এখানে নিবন্ধ সম্পাদনার সাধারণ পদ্ধতি অনুযায়ী নতুন তথ্য যোগ করা যাবে। উইকিবইয়ে নতুন তথ্য যুক্ত করা হলে এর সাথে তথ্যের সূত্র যোগ করা উইকিপিডিয়ার মতো প্রয়োজনীয় না, তবে দিলে ভালো হয়। যেমন হয়তো আপনি এমন একটি তথ্য যুক্ত করলেন যেটি আপনি কোন বই, ওয়েবসাইট বা সংবাদপত্র থেকে সংগ্রহ করে লিখেছেন। সেই ক্ষেত্রে তথ্যসূত্র হিসাবে সেটি উল্লেখ করতে হবে। তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হলে বইয়ের বা নিবন্ধের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ে এবং উইকিবইয়ে নতুন কোন তথ্য সংযোজন করা হলে অবশ্যই সূত্র উল্লেখ করতে হবে। সরকারি ওয়েবসাইট, অন্যন্য ভাষার বিশ্বকোষ, সংবাদপত্র বা ছাপানো বই তথ্যের উৎস হতে পারে। বইয়ে তথ্যসূত্র সংযোজনের জন্য বিস্তারিত দেখুন তথ্যসূত্র সংযোজন অনুচ্ছেদে। উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধ এবং অন্যান্য পাতা সম্পাদনা করার জন্য বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। এই পদ্ধতিগুলো থেকে WikiText এবং Visual Editor পদ্ধতিতে সম্পাদনার বিস্তারিত উল্লেখ করা হবে। একই সাথে অন্যান্য পদ্ধতি এবং টুল ব্যবহার করে সম্পাদনার নিময়গুলোও জানিয়ে দেয়া হবে। উইকিপিডিয়া অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোন অ্যাপ থেকেও উইকিপিডিয়া পড়া ও সম্পাদনা করা যায়। আলাদা অনুচ্ছেদে উইকিপিডিয়া এবং উইকিমিডিয়া কমন্স অ্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। উইকিপিডিয়ার সকল তথ্য উইকি সিন্ট্যাক্স হিসাবে সংরক্ষিত থাকে, এবং উইকিপিডিয়ার নিবন্ধসহ অন্যান্য সকল ধরনের পাতা সম্পাদনা করার জন্য উইকি সিন্ট্যক্স ব্যবহার করা যায়। লেখা বোল্ড, ইটালিক করা সহ অন্যান্য প্রায় সকল ধরনের ফরম্যাটিং করা যায় এটি ব্যবহার করে, তবে এটি HTML নয় এবং এটি ব্যবহার করার জন্য আগে থেকেই HTML শেখার প্রয়োজন নেই। উইকিপিডিয়ার নিবন্ধগুলো সাধারণত একাধিক অনুচ্ছেদ (Section) এবং উপঅনুচ্ছেদে (Sub Section) ভাগ করে তৈরী করা হয়। অনুচ্ছেদের নামের উপর ভিত্তি করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধের সূচিপত্র তৈরী হয়। নিবন্ধের তথ্য সঠিকভাবে সমন্বয় এবং উপস্থাপনের জন্যই মূলত এভাবে নিবন্ধ তৈরী করা হয়। এই উইকি সিন্ট্যাক্সের উপর ভিত্তি করেই উইকিপিডিয়ার পাতাগুলোর এইচটিএমএল পাতার কোড তৈরী হয়। অনুচ্ছেদ তৈরী করার জন্য এক বা একাধিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। একবার চিহ্ন ব্যবহার করে এইচটিএমএল এর H1 (Heading 1 দুইবার ব্যবহার করে H2 (Heading 2 ইত্যাদি তৈরী করা হয়। পাতার শিরোনাম H1 ট্যাগ হিসাবে তৈরী করা হয়, এবং পাতার অন্যান্য শিরোনাম গুলো H2 থেকে শুরু করা হয়। নিচের উদাহারণ থেকে বিষয়টি আরও স্পষ্টভাবে বুঝতে পারা যাবে। বাংলা উইকিপিডিয়াতে "লালবাগের কেল্লা" নামের একটি নিবন্ধ রয়েছে এই নিবন্ধে "দর্শনীয় স্থান" নামে নতুন কোন অনুচ্ছেদ তৈরী করতে হলে লিখতে হবে দর্শনীয় স্থান । লেখার ধরন গাঢ় (Bold) করার জন্য তিন জোড়া চিহ্নের (Single quote) মধ্যে লিখতে হবে। এক্ষেত্রে ঢাকা লিখলে হবে ঢাকা লেখাকে বাঁকা (Italic) করার জন্য দুই জোড়া চিহ্ন (single quote) এর মধ্যে রাখতে হবে। যেমন, কুমিল্লা লিখলে দেখাবে কুমিল্লা''। একই সাথে গাঢ় এবং বাঁকা (Bold Italic) করতে চাইলে পাঁচ জোড়া চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। যেমন, চাঁদপুর লিখলে দেখা যাবে চাঁদপুর । তালিকা তৈরী করতে হলে প্রতিটি পয়েন্ট আলাদা আলাদা লাইনে রেখে প্রতি লাইনের শুরুতে তারকা) চিহ্ন দিতে হবে। যেমন ধরা যাক, বাংলাদেশে ইউনেস্কোর তালিকাভুক্ত তিনটি ঐতিহ্যবাহী স্থান রয়েছে। এই তিনটি স্থানের তালিকা তৈরী করতে হলে যেভাবে লিখতে হবে তা নিচে দেখানো হল, সংখ্যানুক্রমিক তালিকা তৈরী করা জন্য, তারকা চিহ্নের বদলে হ্যাশ) চিহ্ন দিতে হবে। যেমন, উইকিপিডিয়ার পাতাগুলো মূলত দুই ধরনের লিংক তৈরী করা যায়: বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ঢাকা শহরে অবস্থিত" বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ঢাকা শহরে অবস্থিত" উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের কোন অংশ থেকে উইকিপিডিয়ার বাইরে অন্য কোন ওয়েবসাইটের সাথে লিংক তৈরী করতে চাইলে। একজোড়া তৃতীয় বন্ধনীর মাঝে লিংকটি লিখতে হবে। জিমেইল গুগল ইনক. এর একটি সহমৌলিক প্রকল্প। জিমেইল শব্দটি গুগল মেইল হতে সংক্ষিপ্তকৃত। আধুনিকতার এই সীমায় ডাকের ব্যবহার একেবারেই কমিয়ে দিয়েছে। ডাকের পরিবর্তে এখন চলছে ফ্যাক্স আর ইমেইলের ব্যবহার। এরই ধারাবাহিকতায় সালে জিমেইলের প্রতিষ্ঠা। জিমেইল প্রারম্ভিককাল হতেই উন্নত সেবা প্রদান করছে। তাই পৃথিবীতে বর্তমানে কোটিরও বেশি জিমেইলের ব্যবহারকারী রয়েছেন। জিমেইলের ব্যবহার অত্যন্ত সহজ, সাবলীল আর চিত্তাকর্ষক। তাই সাধারণত মানুষ জিমেইল ব্যবহার করতে ভালোবাসে। আমি একজন ছাত্র। আমি ক্লাস আলিমে পড়ি। আমার বাসা সিলেট। ইসলাম প্রচারের কাজ করি। টিউনিং বা গিটারকে সুরে মেলানো লিড গিটার ও রিদম গিটার গিটারের রক্ষণাবেক্ষণ ও রাখার জায়গা খালি পাতা – এগুলি এই বইতে ট্যাগ ও স্কেল প্রস্তুত করার জন্য টেমপ্লেট। এখানে টুলস, ইফেক্ট, কীবোর্ড শর্টকাট এবং আরও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানুন! এটি আপনার উপর কাজের জন্য একটি দৃঢ় ভিত্তি তৈরি করবে। এই পাঠ্যতে গভীর তথ্য এবং স্ক্রিনশট দেওয়া হয়েছে। প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? উ আমি উইকিবইয়ের রক্ষণাবেক্ষণ এবং ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা প্রতিরোধ, টেমপ্লেট ব্যবস্থাপনা,ও সর্বোপরি সুশৃঙ্খল উইকিপ্রকল্পের জন্য প্রশাসক হতে আগ্রহী ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? উ বাংলা উইকি বইয়ে আমার অন্যতম কাজ সম্প্রদায়ের প্রবেশদ্বার সহ আরো কিছু উইকি পাতায়। এখানে বই লেখার পূর্বে আমি বিভিন্ন কারিগরি, টেমপ্লেট ও উইকিবই প্রকল্পের কাজ আগে করছি কারন, নতুন ব্যবহারকারীদের সঠিকভাবপ নিবন্ধ তৈরির জন্য এগুলো খুবই গুরুত্ববহন করে। কারন কোন কিছুর নির্দেশনা ছাড়া তা সঠিকভাবে করা কষ্টকর । এছাড়াও উইকিবই এর সহপ্রকল্প বিষয় পাতা তৈরি ইত্যাদি কাজ করেছি । উল্লেখ্য উইকিবইয়ে আমিই সবচেয়ে অধিক সম্পাদনাকারী । Support জোরালো সমর্থন ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১২:৪৯, ৬ নভেম্বর ২০১৭ (ইউটিসি) [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] প্রথমে দেখে নেয়া যাক লাতিন কোন ধ্বনিটিকে বাংলা কোন ধ্বনি দিয়ে প্রতিস্থাপন করা যায়। * A আ হ্রস্ব [a] ও দীর্ঘ [aː] দুটোই হয়। প্রতিবর্ণীকরণে শুধু আ বা া আ-কার) ব্যবহার করা হবে। * E এ হ্রস্ব [ɛ ইংরেজি pen-এর e ধ্বনির মতো) এবং দীর্ঘ এ eː] দুটোই হয়। প্রতিবর্ণীকরণে শুধু এ বা ে এ-কার) ব্যবহার করা হবে। * I ই হ্রস্ব [i] ও দীর্ঘ [iː] দুটোই হয়। প্রতিবর্ণীকরণে শুধু ই ও ি হ্রস্ব-ই-কার) ব্যবহার করা হবে। * O ও হ্রস্ব [ɔ অ এবং দীর্ঘ [oː ও দুটোই হয়। প্রতিবর্ণীকরণে শুধু ও ও ো ও-কার) ব্যবহার করা হবে। * V উ হ্রস্ব [u] ও দীর্ঘ [uː] দুটোই হয়। প্রতিবর্ণীকরণে শুধু উ ও ু হ্রস্ব-উ-কার) ব্যবহার করা হবে। * F ফ দন্তৌষ্ঠ্য ফ়্‌ ইংরেজি f-এর মতো) * QV কুয়্‌ বা কু ইংরেজি qu-এর মতো) * S স দন্ত্যমূলীয়, ইংরেজি past শব্দের s-এর মতো) * K ক্‌ X ক্স্‌ Y উ্য ও Z জ়্‌ শুধুমাত্র মূলতঃ গ্রিক শব্দে ব্যবহৃত ছিল। খাটি লাতিন শব্দে ব্যবহার করা হত না। * J য়্‌ ও U উ ধ্রুপদী লাতিনে ছিল না, তবে Vulgar লাতিনে ব্যবহার করা হত। ! লাতিন নাম আ-ধ্ব-ব ধ্বনিগত রূপ সহজবোধ্য বাংলা রূপ মন্তব্য W:উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় বিদেশী শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: যোগাযোগ ইউআরএল কাজ করে না এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: diffUser একই /৬৪ সাবনেটের । যেহেতু ধ্বংসপ্রবণতা রোধ করছি, আমরা পূর্বাবস্থায় ফেরত নেয়া সম্পন্ন করব। label শুধুমাত্র ট্যাগ করা হবে, অপসারিত হবে না', label আলাপ পাতাও অপসারণ করুন', label সকল পুনর্নির্দেশও অপসারণ করুন', label একাধিক বিচারধারায় অপসারণ করুন', label পাতা তৈরিকারীকে অপসারণের বিজ্ঞপ্তি পাঠান', label যদি সম্ভব হয় তবে পাতা তৈরিকারীকে বিজ্ঞপ্তি পাঠান', label একইসাথে পাতা তৈরি সুরক্ষার জন্যও ট্যাগ করুন', label একাধিক বিচারধারায় ট্যাগ করুন', label স৮: ইতিমধ্যেই অপসারিত বা অস্তিত্বহীন পাতার ওপর নির্ভরশীল পাতা বা আলাপ পাতা', tooltip পরবর্তীতে প্রয়োজন হতে পারে এমন পাতাগুলো এটির আওতাভুক্ত নয়, যেমন ব্যবহারকারী আলাপ পাতা, আলাপ পাতার আর্কাইভ, কমন্সে রয়েছে এমন ফাইলের আলাপ পাতা ইত্যাদি।' label নি১: নিবন্ধের বিষয়বস্তু যাচাই করার মতো যথেষ্ট পরিমাণ লেখা নেই।', label নি২: বিদেশি ভাষার নিবন্ধ যা অন্য একটি উইকিমিডিয়া প্রকল্পে রয়েছে', tooltip নিবন্ধটি বাংলা ভাষায় লিখিত নয়', label নি৫: নিবন্ধ যা অন্য কোনো প্রকল্পের জন্য প্রযোজ্য বা স্থানান্তরিত', label স৮: অপসারিত বা নামান্তরিত টেমপ্লেট দ্বারা পপুলেটেড বিষয়শ্রেণী', label স৮: অস্তিত্ব নেই এমন লক্ষ্যে পুনর্নির্দেশিত', label কেন আলাপ পাতাটি অপসারিত হবে তার যৌক্তিক কারণ লিখুন (এটি বাধ্যতামূলক label ব্য৫: WP:NOTWEBHOST হিসেবে ব্যবহারকারী পাতার অনুপযুক্ত ব্যবহার', tooltip এখানে উইকিপিডিয়ার লক্ষ্যগুলির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত নয় এমন রচনা, তথ্য, আলোচনা, ও/বা ক্রিয়াকলাপগুলি রয়েছে। ব্যবহারকারী, ব্যবহারকারী নামস্থানের বাইরে খুব কম বা কোনও সম্পাদনা করেনি।', label স১১: প্রচারমূলক ব্যবহারকারী নামের অধীনে প্রচারমূলক ব্যবহারকারী পাতা', tooltip প্রচারমূলক ব্যবহারকারীর পৃষ্ঠা, ব্যবহারকারীর নাম দেখে মনে হচ্ছে ব্যবহারকারী কোন সত্তার সাথে সম্পর্কিত ও তা প্রচার করছে।', label প্র১: প্রবেশদ্বার পাতা যা নিবন্ধ হিসেবে দ্রুত অপসারণের জন্য বিবেচ্য', label প্র২: পর্যাপ্ত নিবন্ধ বা বিষয়বস্তু নেই এমন বিষয়ের ওপর প্রণীত প্রবেশদ্বার পাতা', label স১: অসংলগ্ন,অর্থহীন,অ-উল্লেখযোগ্য বা অবোধগম্য পাতা', label স৪: আলোচনার মাধ্যমে অপসারিত পাতা পুনঃতৈরি', label যে পাতায় অপসারণ আলোচনা সংঘটিত হয়েছে label স৫: নিষিদ্ধ বা বাধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীর তৈরি পাতা', label নিষিদ্ধ ব্যবহারকারী ব্যবহারকারী না (যদি পাওয়া যায় label যে পাতা এখানে স্থানান্তর করা হবে:' label স৬: অপসারণ প্রস্তাবনা (এক্সএফডি label যে পাতায় অপসারণ আলোচনা সংঘটিত হয়েছে label স৬: অনুলিপি-প্রতিলিপি করে পাতা স্থানান্তর', label যে পাতাটি থেকে এখানে অনুলিপি-প্রতিলিপি করা হয়েছে তার নাম:' label স৬: গৃহস্থালি ও নিয়মমাফিক (অবিতর্কিত) পরিষ্করণ', label স৭: প্রণেতার অপসারণ অনুরোধ, অথবা প্রণেতা পাতাটি খালি করেছেন', label স৮: অপসারিত পাতার উপর নির্ভরশীল পাতা', label স৮: অপসারিত পাতার উপপাতা', label স১২: দ্ব্যর্থহীন কপিরাইট লঙ্ঘন', label প২: বিষয়শ্রেণী টেমপ্লেট উইকিবই সাহায্য: এবং প্রবেশদ্বার নামস্থান ব্যতীত প্রধান নামস্থান থেকে অন্য নামস্থান পুনঃনির্দেশ', label প৩: এমন একটি অভাবনীয় টাইপোর ফলে তৈরি পুনঃনির্দেশ যা সম্প্রতি তৈরি করা হয়েছিল', label স৮: বিদ্যমান নেই এমন লক্ষ্যে পুনর্নির্দেশ', var editsummary দ্রুত অপসারণের মনোনয়ন তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে alert('দয়া করে একটি বিচারধারা বাছুন ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা}} ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা/কাপড় সম্পর্কে ধারনা}} ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা/কাপড়ের শ্রেণীবিভাগ}} ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা/ওয়াইন্ডিং সম্পর্কে ধারণা}} ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা/ওয়াইন্ডিং এর শ্রেণীবিভাগ}} ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা/ওয়াইন্ডিং এর প্রয়োজনীয়তা}} ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং এর প্রাথমিক ধারনা/সকল পাতা]] {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/০}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/২}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/৩}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/৪}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/৫}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/৬}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/৭}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/৮}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/৯}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১০}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১১}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১২}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১৩}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১৪}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১৫}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১৬}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১৭}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১৮}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/১৯}} {{উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/২০}} উইকিশৈশব:১ থেকে ২০ পর্যন্ত সংখ্যা/সকল পাতা]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সি# শেখার ভাল বই ও ডিভিডি পাওয়া যাবে? * এই পৃষ্ঠাটি বাংলা উইকিবইয়ের বিশেষতঃ নতুনদের প্রশ্ন এবং কৌতূহল মেটাতে উন্মুক্ত নিবেদিত একটি প্রকল্প। * আপনার নিজের নিরাপত্তার জন্যই, অনুগ্রহপূর্বক আপনার ই-মেইল ঠিকানা বা যোগাযোগের জন্য অন্য কোনো তথ্য এখানে দেবেন না । বাঁশি হল দক্ষিণ এশিয়ায় প্রাপ্ত অনুভূমিকভাবে বাজানোর এক ধরনের বাদ্যযন্ত্রবিশেষ, যা হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সংগীতে বহুল ব্যবহৃত একটি যন্ত্র। এই যন্ত্রটি বাঁশের তৈরি এবং ফুঁ দিয়ে বাজাতে হয়, অনুরূপে বেণু নামক একটি বাদ্যযন্ত্র আছে, যা দক্ষিণ ভারতের কর্নাটকি উচ্চাঙ্গ সংগীতে ব্যবহৃত হয়। ভারতীয় উপমহাদেশের এক সুপ্রাচীন বাদ্যযন্ত্র হল এই বাঁশি বা বংশী। ঋগ্বেদ আর অন্যান্য হিন্দু-বৈদিক গ্রন্থে বাঁশিকে নাদী এবং তূণব বলে বর্ণনা করা হয়েছে। সংস্কৃত গ্রন্থ নাট্যশাস্ত্রে এই যন্ত্রের গুরুত্ব ও কার্যপ্রণালীর বিস্তৃত বর্ণনা পাওয়া যায়। বংশী জাতীয় যন্ত্রকে অনেক প্রাচীন হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন মন্দিরের চিত্র ও ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। হিন্দু দেবতা কৃষ্ণের চিত্রায়ণে বাঁশি একটি অপরিহার্য অঙ্গ। কৃষ্ণ ও রাধার প্রেম কাহিনির সাথে বাঁশি অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বংশী কৃষ্ণের পবিত্র অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী বাদ্যযন্ত্র হিসেবেও খ্যাত। কিছু গ্রন্থে বংশী শব্দটির স্থানে মুরলী নামটিও লেখা হয়েছে। শৈব ধর্মেও এই যন্ত্রের অনেক উল্লেখ রয়েছে। লক্ষণীয়, আদি-মধ্যযুগের ভারতীয় গ্রন্থগুলোতে এই যন্ত্রের নাম বংশী, কিন্তু মধ্যযুগের ইন্দোনেশীয় হিন্দু ও বৌদ্ধ চিত্রকলা, এমনকি জাভা আর বালির মন্দির ভাস্কর্যে এই যন্ত্রকে ওয়াংসি নামে অভিহিত করা হয়েছে। বাঁশি সাধারণত এক বিশেষ ধরনের বাঁশ দিয়ে তৈরি করতে হয়, যেগুলোর দুটো গাঁটের মাঝের অংশ অনেকটা লম্বা হয়। হিমালয়ের পাদদেশ থেকে ১১,০০০ ফিট উচ্চতায় পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে এই ধরনের বাঁশ প্রচুর জন্মায়। এই বাঁশ সাধারণত উত্তর-পূর্ব ভারত (অসম, অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, সিকিম ও ত্রিপুরা) এবং পশ্চিমঘাট পর্বতমালায় (কেরল) পাওয়া যায়, এসব অঞ্চলে বেশিরভাগ বাঁশের দু’ গিঁটের মাঝের উচ্চতা ৪০ সেমির (১৬ ইঞ্চি) বেশি হয়ে থাকে। যে বাঁশগুলোর বেধ সাধারণ বাঁশির মতো হয়, সেগুলোকে প্রথমে শুকোনো হয় আর সোজা করার জন্য তেল কিংবা রেজিন মাখিয়ে রাখা হয়। এরপর শিল্পীরা বাঁশের গুণমান যাচাই করেন। ঠিক জায়গাগুলো চিহ্নিত করে বিভিন্ন ব্যাসের উত্তপ্ত লোহার শিঁক ঢুকিয়ে ছিদ্র করা হয়, কিন্তু ড্রিল করা হয় না। ফুঁ দেওয়ার ছিদ্র থেকে আঙুল রাখার ছিদ্রের দূরত্ব কিংবা ছিদ্রের ব্যাস নির্ধারণ করে বাঁশির স্বরের প্রকৃতি। আবার বাঁশের দেয়ালের স্থূলতা সুরের পাল্লা আর সপ্তকের মান নির্ধারণে দায়ী। এসব শেষ হলে বাঁশিকে তেলে চুবিয়ে, পরিষ্কার করে রেশম কিংবা নাইলনের সুতো দিয়ে সাজানো হয়। ভারতে দু’ধরনের বাঁশি দেখা যায়– অনুভূমিক আর আড়াআড়ি বাঁশি। আড়াআড়ি বাঁশি অনেকটা হুইস্‌লের মতো করে ঠোঁটের ফাঁকে ধরতে হয়। লোকসংগীতেই এর ব্যবহার বেশি। অন্যদিকে অনুভূমিক বাঁশির গঠন জটিল, বাজানোও কষ্টসাধ্য― তাই কেবল শাস্ত্রীয় সংগীতেই এগুলো স্থান পেয়েছে। ছয়টি ছিদ্র দিয়ে সংগীতের সাতটি শুদ্ব স্বর সা, রে কর্ণাটকীতে রি গ, ম, প, ধ ও নি ― সহজেই বাজানো যায়। বাঁশিতে সমস্ত ছিদ্র যখন বন্ধ করা থাকে, তখন তার মূলসুর প নির্গত হয়। বাঁশির বদ্ধ প্রান্ত থেকে সবচেয়ে দূরের ছিদ্রটি শুধু খোলা রাখলে ধ" সুরটি নির্গত হয়। অনুরূপে ওই ধারেরই দুটো ছিদ্র খুললে "নি ধারের তিনটি খুললে "সা চারটে খুলে দিল "রে পাঁচটি হলে "গ আর সবগুলি ছিদ্র খুললে "ম" সুর নির্গত হয়। গঠনের ওপর ভিত্তি করে প্রত্যেক বাঁশিরই শুদ্ধ "সা ষড়্‌জ)-এর সাপেক্ষে একটি মাত্রা বা স্কেল থাকে। বাঁশির দৈর্ঘ্য, ভিতরের ব্যাস এবং ছিদ্রের আকার-অবস্থানের প্রকৃতির ওপর মাত্রার বিভিন্নতা নির্ধারিত হয়। তাই বাদক তাঁর পছন্দমতো বাঁশি বেছে নানা মাত্রায় সুর তৈরি করতে পারেন। যে বাঁশিগুলি দৈর্ঘ্যে ছোটো, আর তার সবগুলি ছিদ্রই প্রায় সমান আকৃতির, সেগুলি সাধারণত G-স্কেলের হয়, আবার তুলনায় লম্বা বাঁশিগুলি C-স্কেলের হয়ে থাকে। বাদক ঠোঁট থেকে বায়ুর বেগ কমিয়ে বা বাড়িয়ে যথাক্রমে মন্দ্র সপ্তক নীচের সমমেল) অথবা তার সপ্তক উঁচু সমমেল) সৃষ্টি করতে পারেন। | description উত্তর ভারতীয় বংশী E-স্কেল (১ মি. ৩৯ সে.) | description2 দক্ষিণ ভারতীয় বেণু E-স্কেল (৩৯ সে.) সাধারণত বাদক বাঁশিকে তাঁর ডানদিকে অনুভূমিকভাবে কিছুটা আনত করে ধরেন। ডান হাতের তর্জনী, মধ্যমা এবং অনামিকা বাইরের দিকের ছিদ্র তিনটিকে ধরে, আর বাঁ হাতের ওই একই আঙ্গুল বাকি তিনটে ছিদ্রকে ধরে। বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ ও কনিষ্ঠা দিয়ে বাঁশির কাঠামোকে ধরে রাখা হয়। ফুঁ দেওয়ার ছিদ্রটি ঠোঁটের কাছে ধরে বিভিন্ন বেগে হাওয়া দিয়ে ঠিক সুর বের করতে হয়। যেই বাঁশিতে একটি অতিরিক্ত সপ্তম ছিদ্র থাকে, সেটাকে ডান হাতের কনিষ্ঠা দিয়ে ধরা হয়। অন্যান্য বায়ুচালিত বাদ্যযন্ত্রের ন্যায়, বাঁশির ফাঁপা নলের ভিতরে থাকা বায়ুস্তম্ভের কম্পনের জন্যই এতে শব্দ সৃষ্টি হয়। উপরের ছিদ্রগুলি বিভিন্নভাবে ছেড়ে বা বন্ধ করে এই বায়ুস্তম্ভের দৈর্ঘ্যের হ্রাস-বৃদ্ধি করা হয়। আবার কোনো ছিদ্রকে অর্ধেক বন্ধ করে কড়ি কিংবা কোমল স্বর তৈরি করা যায়। ফুঁ-দেওয়ার ছিদ্রের দিকের প্রথম তিনটি ছিদ্র বন্ধ রাখলে "সা পাশ্চাত্য সংগীতে যার নাম "ডো সুরটি নির্গত হয়। ঠোঁটে বায়ুর বেগ বদলে মন্দ্র কিংবা তার সপ্তক পৌঁছোনো যায়। ছিদ্রগুলিকে বন্ধ (বা অর্ধেক-বন্ধ) করার জন্য বাদক তাঁর আঙুলের ডগা কিংবা আঙুলের তলা ব্যবহার করতে পারেন। যে শাস্ত্র পাঠ করলে সংস্কৃত ভাষা বিশুদ্ধভাবে লিখতে, পড়তে ও বলতে পারা যায়, তাকে সংস্কৃত ব্যাকরণ বলে। * বস্তবাচক বা বস্তুর বিশেষণবাচক শব্দের মূলরূপকে প্রাতিপদিক বা নাম বলে। যেমন: নর, লতা, জল; মধুর, সুন্দর। * ক্রিয়াবাচক শব্দের মূলরূপকে ধাতু বলে। যেমন: ভূ, স্থা, কৃ। * প্রাতিপদিক এবং ধাতুর সঙ্গে যেসব বিশেষ চিহ্ন প্রত্যয় যুক্ত হয়ে বাক্যে প্রয়োগের উপযোগী শব্দ পদ গঠন করে, তাদের বিভক্তি বলে। * প্রাতিপদিকের সঙ্গে 'সুপ্' বা নাম বিভক্তি যুক্ত হয়ে নামপদ বা সুবন্ত শব্দ তৈরি করে। যেমন: নর (প্রাতিপদিক সু (নাম বিভক্তি নরঃ (নামপদ)। * ধাতুর সঙ্গে 'তিঙ্' বা ক্রিয়া বিভক্তি যুক্ত হয়ে ক্রিয়াপদ বা তিঙন্ত শব্দ তৈরি করে। যেমন: ভূ (ধাতু তি (ক্রিয়া বিভক্তি ভবতি (ক্রিয়াপদ)। * ক্রিয়াপদের সঙ্গে বিভক্তি তিঙ্ ছাড়াও তাঁর বচন এক, দ্বি, বহু) ও পুরুষ উত্তম, মধ্যম, প্রথম) যোগ করা হয়। [নির্দিষ্ট পুরুষ অনুযায়ী বিভক্তি ও বচন যোগে ধাতুর পরিবর্তিত রূপগুলিকে ধাতুরূপ বলে।] প্রাতিপদিকের নির্দিষ্ট লিঙ্গের অন্তিম স্বর বা ব্যঞ্জন বর্ণের উপর নির্ভর করে সেই লিঙ্গের সেই স্বর বা ব্যঞ্জন বর্ণান্ত প্রায় যাবতীয় প্রাতিপদিকের শব্দরূপ একই আকৃতির হয়। যেমন: পুংলিঙ্গবাচক 'নর' প্রাতিপদিকের শেষের বর্ণ 'অ' হওয়ার কারণে অ-বর্ণান্ত পুংলিঙ্গবাচক প্রায় যাবতীয় প্রাতিপদিকের (যথা: অংশ, দিবস, কৃষ্ণ, ধূর্ত, কোষ, আচার্য, ইতিহাস প্রভৃতি) শব্দরূপ 'নর' শব্দের মত। * এছাড়া আরেক ধরনের শব্দ বা পদ আছে, বাক্যে প্রয়োগের সময় যাদের মূলরূপের কোনও ব্যয় বা পরিবর্তন হয় না, এদের অব্যয় পদ বলে। যেমন: অত্র, কুত্র, তদা, অধুনা, অকস্মাৎ প্রভৃতি। – রবিঃ প্রতাপঃ চ কুমারৌ। প্রতাপঃ শ্যামলঃ চ কুমারৌ। রবিঃ শ্যামলঃ চ কুমারৌ। (দ্বিবচন চ' অর্থ এবং]) – রবিঃ প্রতাপঃ শ্যামলঃ চ কুমারাঃ। (বহুবচন) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ! বাংলা ভাষায় সংস্কৃত ভাষায় এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বিন্দুর মতই রেখার কোন প্রস্থ নেই। কিন্তু এর দৈর্ঘ্য আছে। রেখা অসীমভাবে সরু এবং এতে রয়েছে অসীম সংখ্যক বিন্দু (একটি সোজা লাইনে এটি সবসময় উভয় দিকে প্রসারিত হতে থাকে। এটা মনে রাখবে যে, বাস্তব জীবনে একটি একটি করে বিন্দু সোজা লাইনে বসিয়ে রেখা তৈরী করা অসম্ভব, তাই সাধারণত আমরা একটি সোজা লাইন টেনে এর দুই প্রান্তে তীর চিহ্ন দিয়ে রেখা অঙ্কন করি। যেকোন দুইটি রেখা শুধুমাত্র একটি বিন্দুতে ছেদ করে। একই তলে থাকা রেখাগুলি সমতলীয় হয়। রেখাংশ হলো একটি রেখার অংশ, যার দুইটি প্রান্তবিন্দু আছে। প্রান্তবিন্দু থাকার কারণে রেখাংশের নির্দিষ্ট বা সীমিত দৈর্ঘ্য আছে। যার শুধু একটিমাত্র প্রান্তবিন্দু আছে, তাকে রশ্মি বলে। রশ্মির এক প্রান্ত অসীম। এর অর্থ হচ্ছে এটিকে সব সময় একদিকে যত খুশি সম্প্রসারণ করা যায়। বাস্তবে যেহেতু এমনটি করা অসম্ভব, তাই আমরা সাধারণত একপ্রান্তে তীরচিহ্নযুক্ত একটি রেখা আঁকি। AB রশ্মিকে এভাবে প্রকাশ করা যায়:\overrightarrow{A B math>. যখন দুটি রেখা একটি বিন্দুতে এসে মিলিত হয় তখন কোণের উৎপত্তি হয়। পাশের চিত্রটি লক্ষ করলে দুটি ভিন্ন দৃশ্য দেখতে পাবো। প্রথম দৃশ্যে দেখা যাচ্ছে x এবং y রেখা দুটো একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে এসে মিলেছে। আর তাই এখানে একটি কোণ উৎপন্ন হয়েছে। যাকে p দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। দ্বিতীয় দৃশ্যে s এবং t রেখা দুটো কোনো বিন্দুতে এসে মিলিত না হওয়ায় এখানে কোণ উতপন্ন হয়নি। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি চিরদিন তোমার আকাশ তোমার বাতাস আমার প্রাণে বাজায় বাশি সকল টেমপ্লেট অন্তর্ভুক্ত করুন সতর্কতা এটিতে টিক না দিতে অনুরোধ করা হচ্ছে। দিলে আপনি এক ক্লিকে প্রায় ২০-৫০টি টেমপ্লেট/মডিউলে সমস্যার সৃষ্টি করবেন, কারণ এখানে টিক দিলে আমদানি করার সময় এটি আমদানিকৃত টেমপ্লেট/মডিউলের সাথে অন্তর্ভুক্ত সব টেমপ্লেট/মডিউল আমদানি করবে ও সেগুলির সব কোড ওভাররাইড করবে। ফলে এই উইকির টেমপ্লেট/মডিউলের অনুবাদ, সেটিংস, ঠিককরণ বাতিল হয়ে সম্পূর্ণ ইংরেজি হয়ে যাবে। # একটি আদর্শ শৈলী নির্ধারণ ১২ এপি (অ্যাডভান্সড প্লেসমেন্ট) ন্যাশনাল ল্যাবস নিম্ন লিখিত উদ্দেশ্যে উইকিবইয়ের সামাজিক যোগাযোগের পাতাগুলো তৈরি ও পরিচালনা করা হচ্ছে: * এর মাধ্যমে বিকল্প ও সহজ উপায়ে ব্যবহারকারীরা উইকিবইয়ের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। এছাড়া এতে নতুন ব্যবহারকারী ও উইকিবইয় সম্প্রদায়ের সাথে মিথষ্ক্রিয়া বৃদ্ধি পাবে। * বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উইকিবইয়ের নামে অবৈধ একাউন্ট বা পাতাগুলো যাতে কেউ নিজেদের স্বার্থে অফিসিয়াল পাতা হিসেবে ব্যবহার করতে না পারেন। পোস্ট করার পূর্বে মনে রাখুন উইকিবইয় ইন্টারনেটের অন্যান্য ওয়েবসাইটের তুলনায় বৈশিষ্ট্যে স্বতন্ত্র হওয়ায় এর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো থেকে পোস্ট করার পূর্বেও বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। পোস্ট করার পূর্বে এটা মনে রাখুন যে, আপনি উইকিবইয়ের ব্র্যান্ড ও ট্রেডমার্ক ব্যবহার করছেন সুতরাং উইকিবইয়ের মূল নীতিমালার সাথে সাংঘর্ষিক বা এ সংক্রান্ত কোনো পোস্ট করা উচিত নয়। * উইকিবইয়ের সামাজিক যোগাযোগের পাতাগুলোতে পোস্ট অবশ্যই বাংলা ভাষায় ও বাংলা অক্ষরে লিখিত হবে। * উইকিবইয় ও এর সহপ্রকল্পগুলো ব্যতীত অন্য কোনো পণ্য বা কোম্পানির প্রচার করবেন না। * কোনো রাজনৈতিক প্রার্থীর পক্ষে বা বির্তক সৃষ্টিকারী কোনো পোস্ট করবেন না। * হাসি-তামাশা বা এধরণের কোনো পোস্ট করবেন না। * উইকিমিডিয়ার ওয়েবসাইট ব্যতীত অন্য কোনো ওয়েবসাইটের ছবি বা অন্য কোনো মিডিয়া ব্যবহার করবেন না। ছবিসহ পোস্টের ক্ষেত্রে সবসময় ছবির লাইসেন্সের প্রতি খেয়াল করবেন। * উইকিবইয় বা উইকিমিডিয়ার অন্য প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সংবাদপত্রের সংবাদ শেয়ার করা যাবে তবে সংবাদ ও এর উৎস সম্পর্কে সচেতনতা অবলম্বন করুন। * যেকোন পোস্টের ক্ষেত্রে পোস্টের বিষয়কে বিশেষণে বিশেষায়িত করবেন না। এক্ষেত্রে উইকিপিডিয়ার নিরপেক্ষতা নীতিমালা অনুরণ করুন। * এবং, কখনোই ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের কোনো পোস্ট অফিসিয়াল পাতা থেকে শেয়ার করবেন না। বাংলা ‍উইকিপিডিয়া পাতার পোস্টের কিছু উদাহরণ দেখতে পারেন নিম্নে অফিসিয়াল পাতার পোস্টগুলো কেমন হওয়া উচিত তার কিছু উদাহরণ: © কপিরাইট ২০০৪–{{CURRENTYEAR উইকিবইয়ের অববদানকারী লেখকবৃন্দ, সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। আপনি যদি এই বইটির বিষয়বস্তু সম্পাদনার কাজে উৎসাহী হন, তবে অনুগ্রহ করে নিচের ইন্টারনেট ওয়েব পৃষ্ঠাটি দেখে আসুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: কি ভাবে আমার নাম পরিবর্তন করব এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: * ১/৪ কাপ বার্বন হুইস্কি * ১ টেবিল চামচ লবণ * ১ টেবিল চামচ মরিচের গুঁড়া * ২ টেবিল চামচ ওরচেস্টারশায়ার সস * ৩ টেবিল চামচ সিডার ভিনেগার # একটি বড় পাত্রে সকল উপকরণ একত্রিত করে একটি গ্যালন সাইজের জিপ-টপ ব্যাগে করে ২ সপ্তাহের বেশি ফ্রিজে রাখতে হবে। এই উইকিবইটি প্রাপ্তবয়স্ক কার্ডিওলজি এবং কার্ডিওথোরাসিক সার্জারির জন্য একটি ব্যাপক রেফারেন্সে ব্যবহার করার উপযোগী। কার্ডিওভাসকুলার এবং থোরাসিক মেডিসিনের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি কার্ডিওথোরাসিক সার্জারির মধ্যে ইন্ট্রোপ্যাটিভ এবং পোষ্ট সার্জারি কেয়ার কার্ডিওলজি এবং কার্ডিওথোরাসিক সার্জারি বিশেষ বিবেচ্য বিষয় এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: # এটি শিরোনামের কালো তালিকা। যেসব পাতার শিরোনাম ও ব্যবহারকারীর নাম এখানকার রেগুলার এক্সপ্রেশনের সাথে মিলে যাবে, সেগুলি তৈরি করা যাবে না। # মন্তব্যের জন্য ব্যবহার করুন। # এটি বড় বা ছোট যেকোন হাতের অক্ষরে কাজ করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বাগযন্ত্রের দ্বারা উচ্চারিত অর্থবোধক ধ্বনির সাহায্যে মানুষের মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যমকেই ভাষা বলে। ভাষা হলো পরস্পর ধ্বনি ব্যবহার করে অর্থ প্রকাশের মানবিক উপায়। বিভিন্নভাবে ভাষাবিজ্ঞানীগণ ভাষাকে সংজ্ঞায়িত করেছেন। যেমন: ভাষাতাত্ত্বিক ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, “মনের ভাব প্রকাশের জন্য বাগ্‌যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনির দ্বারা নিষ্পন্ন, কোনো বিশেষ জনসমাজে ব্যবহৃত, স্বতন্ত্রভাবে অবস্থিত, তথা বাক্যে প্রযুক্ত, শব্দসমষ্টিকে ভাষা বলে।” ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ভাষার সংজ্ঞা নিরূপণ করতে গিয়ে বলেছেন “মনুষ্যজাতি যে ধ্বনি বা ধ্বনিসকল দ্বারা মনের ভাব প্রকাশ করে তাহার নাম ভাষা।” ড. মুহম্মদ এনামুল হকের মতে, “মানুষ তাহার মনের ভাব প্রকাশ করিবার জন্য কণ্ঠ, জিহ্বা, তালু, ওষ্ঠ, দন্ত, নাসিকা, মুখবিবর প্রভৃতি বাগ্‌যন্ত্রের অপরের বোধগম্য যে ধ্বনি ধ্বনিসমষ্টির উচ্চরণ করিয়া থাকে, সেই ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টিকে ভাষা বলে।” ড. সুকুমার সেনের মতে, “মনের ভাব প্রকাশ করার নিমিত্ত বিভিন্ন জাতির বা সমাজের সকল সভ্যের বোধগম্য বাক্যসমূহের সমষ্টিকে সেই জাতির ভাষা বলে।” বহুভাষাবিদ পণ্ডিত জ্যোতিভূষণ চাকী বলেন, “ভাষা মনের ভাবপ্রকাশের জন্যে বাগ্‌যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনির দ্বারা নিষ্পন্ন এমন শব্দসমষ্টি বা স্বতন্ত্রভাবে বিশেষ কোনও জনসমাজে ব্যবহৃত।” ভাষাবিদ মুহম্মদ আবদুল হাই এর মতে, “এক এক সমাজের সকল মানুষের অর্থবোধক ধ্বনির সমষ্টিই ভাষা।” ভাষাবিদ অশোক মুখোপাধ্যায় এর মতে, “কণ্ঠনিঃসৃত অর্থবহ ধ্বনি সমষ্টির সাহায্যে মানুষের মনের ভাব প্রকাশ ও আদান প্রদানের স্বাভাবিক মাধ্যমের নাম ভাষা।” উপরোক্ত সংজ্ঞার্থের পরিপ্রেক্ষিতে ভাষার বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ: ক. ভাষা কণ্ঠ্যনিঃসৃত ধ্বনির সাহায্যে গঠিত। গ. ভাষা একটি বিশেষ জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রচলিত ও ব্যবহৃত। ভাষা বিভিন্ন অঞ্চলের, বিভিন্ন জাতির ও বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের জন্য বিভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন, বাংলাদেশের বাঙালি সংস্কৃতির অধিকারী বাঙালিরা বাংলা ভাষায় কথা বলে। আবার বাংলাদেশে বসবাসকারী বিভিন্ন আদিবাসী জনগোষ্ঠী তাদের নিজস্ব ভাষায় কথা বলে। বর্তমানে পৃথিবীতে ভাষা আছে প্রায় সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি। ১৯৫১ সালে ইউনেস্কোর বিশেষজ্ঞরা শিক্ষায় মাতৃভাষার স্থান সম্বন্ধে যে রিপোর্ট তৈরী করেন তাতে ভাষার বিভাজন ও ক্রমনির্দেশ ছিল এরকম: # ভৌম ভাষা: অঞ্চলবিশেষের আদি বাসিন্দারা যে ভাষায় কথা বলে। যেমন: উপভাষা # সর্বভাষা: বহুভাষী জনগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের সাধারণ ভাষা। # মাতৃভাষা: জন্মগত বা মায়ের মুখ থেকে শেখা ভাষা # জাতীয় ভাষা: একটি রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর ভাষা। # সরকারি বা প্রশাসনিক ভাষা: যে ভাষার সাহায্যে সরকারে প্রশাসন, আইনসৃজন ও বিচারকার্য পরিচালিত হয়। # দ্বিতীয় ভাষা: মাতৃভাষার পরে শিশু যে ভাষা শেখে তাই তার দ্বিতীয় ভাষা। # গৌণ ভাষা: যে ভাষার মানুষেরা মানুষেরা অন্যভাষার মানুষদের রাজনৈতিক অধীনতা স্বীকার করে নেয়। তবে এক রাষ্ট্রের গৌণ ভাষা যদি অন্য রাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হয় তবে তা আর গৌণ ভাষা থাকে না। # বিশ্বভাষা: পৃথিবীর নানা দেশে যে ভাষা ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে ইংরেজি ভাষা এই স্থান দখল করে আছে। আঞ্চলিক ভাষা আরবি, ইংরেজি, চিনা, ফরাসি, জার্মান, রুশ, স্প্যানিশ জাতীয় ভাষা ১৮০টি রাষ্ট্রের ৮০টি ভাষা সরকারি ভাষা ৬০০টির মতো ভাষা ব্যবহারকারীর সংখ্যার ভিত্তিতে ভাষার শতকরা হার নিম্নের ছকে প্রদত্ত হলো: ব্যবহারকারীর সংখ্যা ভাষার সংখ্যা হার বেশিরভাগ দেশে একটা ভাষা প্রচলিত থাকে। অর্থাৎ দেশের সব মানুষ একই ভাষায় কথা বলেন। তবে কিছু দেশে একাধিক ভাষা প্রচলিত আছে। কখনো কখনো এদের সংখ্যা শতাধিক হতে দেখা যায়। যেমন: ভাষাতাত্ত্বিকেরা ধ্বনি ও ব্যাকরণের লক্ষণ অনুসারে পৃথিবীর সমস্ত ভাষাকে বারটি গোষ্ঠীতে ভাগ করেছেন। এগুলো হলো: ১. ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠী: এশিয়া ও ইউরোপের প্রাচীন ভাষা ও তাদের আধুনিক শাখা-প্রশাখা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। এই ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত ভাষাগুলোর ক্রমপরিবর্তিত আধুনিক রূপ ইংরেজি, ফরাসি, জার্মান, গ্রিক, ইতালিয়ান, নরওয়েজিয়ান, রুশ, ওলন্দাজ, সুইডিশ, হিন্দি, বাংলা, গুজরাটি, অসমিয়া, ওড়িয়া, রাজস্থানি, সিন্ধি প্রভৃতি আধুনিক ভাষা। ২. সেমিটিক-হেমিটিক: সেমিটিক শাখার অন্তর্গত ভাষা আরবি, হিব্রু, আবসিনিয়ার ভাষা আর হেমিটিক ভাষা থেকে এসেছে ইজিপশিয়ান ভাষা। ৩. দ্রাবিড়: প্রধানত দক্ষিণ ভারতেই দ্রাবিড় গোষ্ঠীর ভাষা। ৪. বান্টু: আফ্রিকার কাফির, জুলু, সোয়াহিলি ইত্যাদি ভাষা। ৫. তুর্ক-মোঙ্গল-মাঞ্চু: তুর্ক-তাতারের অন্তর্গত তুর্কি, তাতার, কিরিগিজ, উজবেক; মোঙ্গল শাখার অন্তর্গত ভাষা হচ্ছে মঙ্গোলিয়ান ভাষাগুলো আর মাঞ্চুশাখার অন্তর্গত মাঞ্চুরিয়ার মাঞ্চু ও সাইবেরিয়ার তুঙ্গুজ ভাষা। ৬. ককেশিয়ান ভাষা: প্রধান ভাষা জর্জিয়ার জর্জিয়ান। ৭. ফিন্নো-উগ্রিক: প্রধান ভাষা ফিনল্যান্ডের ফিনিশ, ল্যাপ্পোনিক, হাঙ্গেরিয়ান, এস্তোনিয়ান ৮. অস্ট্রিক: অস্ট্রো-এশিয়াটিক বর্মা, মালয়, নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের কোনো কোনো ভাষা এবং অস্ট্রোনেশিয়ান মালয়ি, ভাভানিজ, বালিনিজ, হাওয়াইয়ান, সামোয়ান, ফিলিপাইন ও তাহিতি দ্বীপের ভাষা অস্ট্রিক ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্গত। ৯. টিবেটো-চাইনিজ বা সিনো-টিবেটান: চৈনিক শাখার চীনা, থাই শাখার শিয়ামি এবং টিবেটোবার্মিজ শাখার তিব্বতি, বর্মি, বোড়ো ইত্যাদি টিবেটো-চাইনিজ শাখার অন্তর্গত। ১০. এসকিমো: অ্যালুশিয়ান দ্বীপপুঞ্জের সীমানার মধ্যে প্রচলিত ভাষাগুলো ১১. হাইপারবোরিয়ান: চুকচি-এশিয়ার উত্তর-পূর্ব সীমান্ত অঞ্চল ১২. আমেরিকার আদিম অধিবাসীদের ভাষা: সিউয়ান, পিমান, ইরোকইয়ান, আথাবাস্‌কান ইত্যাদি। বাঙালি সংস্কৃতির অধিকারী বাঙালি জাতি যে ভাষায় তাদের মনের ভাব প্রকাশ করে, সেটিই বাংলা ভাষা। ভাষাভাষী জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলা পৃথিবীর ৪র্থ বৃহৎ মাতৃভাষা। বর্তমানে, বাংলা ভাষাভাষী জনসংখ্যা প্রায় ২৪ কোটি। বাংলা ভাষাভাষীরা থাকে- বাংলাদেশে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এবং ভারতের ত্রিপুরা, উড়িষ্যা, বিহার ও আসামের কিছু অংশে। তবে এখন প্রবাসী বাংলাদেশি ও প্রবাসী ভারতীয় বাঙালিদের কল্যাণে পৃথিবীর অনেক জায়গাতেই বাংলা ভাষাভাষী মানুষ থাকে। খ্রিষ্ট্রপূর্ব প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে মধ্য এশিয়ার মানুষের যে ভাষায় কথা বলত তার নাম ছিল ইন্দো-ইউরোপীয় মূলভাষা। পরবর্তীকালে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের পক্ষে একস্থানে বসবাস করা সম্ভব হয়নি। তাই তারা ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। এদের একদল এসে ভারতে প্রবেশ করে। স্থানবদলের কারণে মূলভাষা থেকে তাদের ভাষায় তারতম্য সৃষ্টি হয় যা পরিচিতি পায় আর্যভাষা নামে। আনুমানিক খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ অব্দ থেকেই আর্যরা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলে বিভক্ত হয়ে ভারতে আসতে শুরু করে। ধীরে ধীরে তারা ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় অনার্য অধিবাসীদের ভাষা ও সংস্কৃতি আত্মসাৎ করে তারা আর্যভাষার একাধিপত্য প্রতিষ্টায় সক্ষম হয়। কালক্রমে ভারতে বসবাসকারী আর্যদের ভাষা জলবায়ুগত প্রভাবে, অনার্য ভাষাগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশ্রণের ফলে এক ভিন্ন রূপ লাভ করে। ফলশ্রুতিতে ভাষা সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। মোটামুটি খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ অব্দ থেকেই শুরু হয় সে প্রচেষ্টা। এরপর খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ অব্দের দিকে পাণিনি নামক একজন প্রাচীন ব্যাকরণবিদ তাঁর ‘অষ্টাধ্যায়ী’ নামক গ্রন্থে এলোমেলো ভাষাগুচ্ছকে সংস্কার করে সর্বভারতীয় একটা সুস্থির রূপ দান করেন। এর নাম রাখা হল সংস্কৃত ভাষা। কিন্তু এ ভাষা তথাকথিত বিদগ্ধ ও অভিজাত শ্রেণির মধ্যে সীমাবদ্ধ রইল। আর সাধারণ মানুষের ভাষা বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন রূপে অগ্রসর হতে লাগল। এসকল ভাষাকে বলা হয় আদিম প্রাকৃত ভাষা বা মধ্যভারতীয় আর্যভাষা। পরবর্তীকালে এই প্রাকৃত ভাষাই আঞ্চলিক বিভিন্নতা, উচ্চারণের তারতম্যে ভিন্ন ভিন্ন রূপ পরিগ্রহ করল। তাদের নামও হলো ভিন্ন ভিন্ন। যেমন: মাগধী প্রাকৃত, মাহারাষ্ট্রি প্রাকৃত, শৌরসেনি প্রাকৃত, পৈশাচি প্রাকৃত। মাগধী প্রাকৃতের অপভ্রংশ (বা অবহট্‌ঠ অর্থাৎ যা খুব বিকৃত হয়ে গেছে) থেকে কালক্রমে বিবর্তনের মধ্য দিয়ে উৎপত্তি লাভ করেছে বাংলা ভাষা। ভাষা নিয়ত পরিবর্তনশীল। প্রতিটি মুহুর্তে ভাষা একটু একটু করে পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে। প্রয়োজন অনুযায়ী প্রতিটি ভাষাভাষী লোকজন তাদের ভাষার কঠিন শব্দটিকে পাল্টে সহজ করে নিচ্ছে, ছোট করে নিচ্ছে, আবার প্রয়োজনে অন্য ভাষা থেকে নতুন নতুন শব্দ গ্রহণ করছে। শুধু তাই নয়, প্রয়োজনে নানা কৌশল প্রয়োগ করে নতুন নতুন শব্দও তৈরি করছে। এমনকি পুরোনো কোনো শব্দ নতুন অর্থে ব্যবহার করেও শব্দটির নতুন অর্থদ্যোতকতা তৈরি করে নতুন শব্দ তৈরি করা হচ্ছে। বাংলা ভাষায় এই কৌশলে নতুন অর্থপ্রাপ্ত বহুল ব্যবহৃত কিছু শব্দ হচ্ছে- কঠিন ও চরম। ভাষার এই পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই একদিন অপভ্রংশ থেকে জন্ম নিয়েছিলো আমাদের প্রিয় মাতৃভাষা বাংলা। আবার এই পরিবর্তনের কারণে বাংলা ভাষায় কিছু পৃথক ভাষারীতিও জন্ম নিয়েছে। বর্তমানে ব্যবহৃত বাংলা ভাষারীতি ২টি- আঞ্চলিক কথ্য রীতি ও প্রমিত চলিত ভাষারীতি। প্রমিত চলিত ভাষারীতি: দেশের সকল মানুষ যে আদর্শ ভাষারীতিতে কথা বলে, যেই ভাষারীতি সকলে বোঝে, এবং যে ভাষায় সকলে শিল্প-সাহিত্য রচনা ও শিক্ষা ও অন্যান্য কাজকর্ম সম্পাদন করে, সেটিই প্রমিত চলিত ভাষারীতি। এই ভাষায় যেমন সাহিত্য সাধনা বা লেখালেখি করা যায়, তেমনি কথা বলার জন্যও এই ভাষা ব্যবহার করা হয়। সকলে বোঝে বলে বিশেষ ক্ষেত্রগুলোতে, যেমন কোনো অনুষ্ঠানে বা অপরিচিত জায়গায় বা আনুষ্ঠানিক (formal) আলাপ-আলোচনার ক্ষেত্রে এই ভাষারীতি ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ, এই রীতি লেখ্য ও কথ্য উভয় রীতিতেই ব্যবহৃত হয়। বাংলা প্রমিত চলিত ভাষারীতি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ভাগীরথী-তীরবর্তী অঞ্চলের কথ্য ভাষার উপর ভিত্তি করে। তবে, পূর্বে এই ভাষা সাহিত্যের মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃত ছিল না। তখন কেবল সাধু ভাষাতেই সাহিত্য রচনা করা হতো। এ কারণে বাংলা সাহিত্যের প্রথম দিকের ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও ছোটগল্পকাররা সাধু ভাষায় উপন্যাস, নাটক ও গল্প লিখেছেন। পরবর্তীতে, প্রমথ চৌধুরী চলিত রীতিতে সাহিত্য রচনার উপর ব্যাপক জোর দেন এবং তাঁর ‘সবুজপত্র’ (১৯১৪) পত্রিকার মাধ্যমে চলিত রীতিতে সাহিত্য রচনাকে প্রতিষ্ঠিত করেন। আঞ্চলিক কথ্য রীতি: বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ তাদের নিজেদের মধ্যে যে বাংলা ভাষায় কথা বলে, তাকেই আঞ্চলিক কথ্য রীতি বা আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা বলে। সকল ভাষাতেই আঞ্চলিক ভাষা থাকে। এবং বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষায় অনেক পার্থক্য দেখা যায়। এগুলো কোনোভাবেই বিকৃত ভাষা নয়, এগুলো শুদ্ধ ও প্রয়োজনীয় আঞ্চলিক ভাষারীতি। প্রকৃতঅর্থে, প্রমিত চলিত ভাষারীতিও একটি অঞ্চলের কথ্য রীতির উপর ভিত্তি করেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। কেবল- ভাগীরথী-তীরবর্তী অঞ্চলের কথ্য ভাষাকে তখন প্রমিত ভাষারীতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, অন্যগুলোকে প্রমিত ভাষারীতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। তবে আঞ্চলিক কথ্য রীতি লেখ্য ভাষা হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ, সেটি সর্বজনগ্রাহ্য নয়, সকল অঞ্চলের মানুষ কোনো একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষা বুঝবে না। তবে কোনো অঞ্চলকে কেন্দ্র করে কোনো সাহিত্য রচিত হলে সেখানে আঞ্চলিক ভাষা আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ব্যবহৃত হতে পারে। সম্পূর্ণ বা পুরোটুকুই আঞ্চলিক ভাষায় রচিত একটি শিল্পসম্মত উপন্যাস হলো হাসান আজিজুল হকের ‘আগুনপাখি’। বাংলা ভাষায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষারীতি আছে; যেটি এখন মৃতপ্রায়, আর ব্যবহৃত হয় না- সাধু ভাষারীতি বা সাধু রীতি। সাধু রীতি: পূর্বে সাহিত্য রচনা ও লেখালেখির জন্য তৎসম শব্দবহুল, দীর্ঘ সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ সম্পন্ন যে গুরুগম্ভীর ভাষারীতি ব্যবহৃত হতো, তাকেই সাধু ভাষা বলে। এই ভাষা অত্যন্ত গুরুগম্ভীর, দুরূহ এবং এতে দীর্ঘ পদ ব্যবহৃত হয় বলে এই ভাষা কথা বলার জন্য খুব একটা সুবিধাজনক না। তাই এই ভাষায় কথাও বলা হয় না। এই ভাষা কেবল লেখ্য রীতিতে ব্যবহারযোগ্য। তাও বহু আগেই লেখ্য রীতি হিসেবে চলিত রীতি সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে যাওয়ায় সাধু রীতি এখন লেখ্য ভাষা হিসেবেও ব্যবহৃত হয় না। কেবল সরকারি দলিল-দস্তাবেজ লেখা ও অন্যান্য কিছু দাপ্তরিক কাজে এখনো এই রীতি ব্যবহৃত হয়। নিচে বাংলা ভাষারীতিগুলোর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া হলো: আঞ্চলিক কথ্য রীতি প্রমিত চলিত রীতি সাধু রীতি বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষা সকলের দ্বারা স্বীকৃত সাহিত্য রচনা, আলাপ-আলোচনা ও শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ভাষারীতি পূর্বে সাহিত্য রচনা ও লেখার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত গুরুগম্ভীর ও দুরূহ ভাষারীতি শুধু কথ্য ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয় কথ্য ও লেখ্য উভয় মাধ্যমেই বহুল ব্যবহৃত শুধু লেখ্য ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয় নির্দিষ্ট অঞ্চলে ব্যবহৃত হয় বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত; সকল স্তরে ব্যবহৃত হয় বর্তমানে ব্যবহৃত হয় না উপভাষা/নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভাষা সর্বজনস্বীকৃত আদর্শ চলিত রূপ সর্বজনস্বীকৃত লেখ্য রূপ নিচে সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্যগুলো সংক্ষেপে দেয়া হলো: তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি শব্দ বেশি ব্যবহৃত হয়। গুরুগম্ভীর তৎসম শব্দ যথাসম্ভব এড়িয়ে যাওয়া হয়। যেমন- রক্ষা (পরিত্রাণ সঙ্গে (সমভিব্যাহারে তীর সংযোগ (শরসন্ধান আমগাছের নিচে (সহকার তরুতলে) তৎসম বা সংস্কৃত শব্দ বেশি ব্যবহৃত হয়। যেমন- পরিত্রাণ (রক্ষা সমভিব্যাহারে (সঙ্গে শরসন্ধান (তীর সংযোগ সহকার তরুতলে (আমগাছের নিচে) সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের সহজ ও সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহৃত হয়, যেটি উচ্চারণ ও ব্যবহার করা আরামদায়ক ও সহজ। যেমন- তার (তদীয় এরা (ইহারা আপনার (আপনকার তাদের (তাহাদিগকে) হলে (হইলে লাগিলেন (লাগলেন জিজ্ঞাসিলেন (জিজ্ঞাসা করলেন) সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের দীর্ঘ পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়। যেমন- তদীয় (তার ইহারা (এরা আপনকার (আপনার তাহাদিগকে (তাদের) হইলে (হলে লাগলেন (লাগিলেন জিজ্ঞাসা করলেন (জিজ্ঞাসিলেন) অপেক্ষাকৃত সহজ বিশেষণ পদ ব্যবহার করা হয়। যেমন- অত্যন্ত (অতিমাত্র এরূপ (এ রকম এইরকম (ঈদৃশ মাদৃশ (আমার মতো এই অনুযায়ী (এতদনুযায়ী) অপেক্ষাকৃত কঠিন, দীর্ঘ (বিশেষত তৎসম) বিশেষণ পদ ব্যবহার করা হয়। যেমন- অতিমাত্র (অত্যন্ত এ রকম (এরূপ ঈদৃশ (এইরকম আমার মতো (মাদৃশ এতদনুযায়ী (এই অনুযায়ী) সন্ধি ও সমাসবদ্ধ পদকে প্রায়ই ভেঙে ব্যবহার করা হয়। যেমন- বনের মধ্যে (বনমধ্যে ভার অর্পণ (ভারার্পণ প্রাণ যাওয়ার ভয় (প্রাণভয়) সন্ধি ও সমাসবদ্ধ পদ বেশি ব্যবহার করা হয়। যেমন- বনমধ্যে (বনের মধ্যে ভারার্পণ (ভার অর্পণ প্রাণভয় (প্রাণ যাওয়ার ভয়) উল্লেখ্য যে, সাধু ও চলিত রীতিতে কেবলমাত্র অব্যয় পদ অপরিবর্তিতভাবে ব্যবহৃত হয়। সাধু ও চলিত রীতি ভেদে অব্যয় পদের কোনো পরিবর্তন হয় না। এছাড়া আর প্রায় সবধরনের পদ-ই পরিবর্তিত হয়। এমনকি কিছু কিছু অনুসর্গও সাধু ও চলিত রীতিতে ভিন্ন ভিন্ন রূপে ব্যবহৃত হয়। ব্যাকরণ শব্দটি এসেছে কৃষ্ণযজুর্বেদ থেকে। যেখানে দেবতারা ইন্দ্রকে বললেন, আমাদের এই ভাষাকে আপনি ব্যাকৃত করুন। এই ভাষার ব্যাকরণ নির্দেশ করুন। এ ছাড়া ৬টি বেদাঙ্গের মধ্যে শিক্ষা, নিরুক্ত, ব্যাকরণ, ও ছন্দ এ চারটিই ভাষাবিজ্ঞানের অঙ্গ।এই অঙ্গগুলোর মধ্যে ব্যাকরণই স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। ব্যাকরণ শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ বিশেষভাবে বিশ্লেষণ। শব্দটি ভাঙলে পাওয়া যায়- বি+আ+কৃ+অন ব্যাকরণ। যে শাস্ত্রে কোনো ভাষার বিভিন্ন উপাদানের গঠন প্রকৃতি ও স্বরূপের বিচার বিশ্লেষণ করা হয় এবং বিভিন্ন উপাদানের সম্পর্ক নির্ণয় ও প্রয়োগবিধি বিশদভাবে আলোচিত হয়, তাকে ব্যাকরণ বলে। সুতরাং, যে শাস্ত্রে বাংলা ভাষার বিভিন্ন উপাদানের গঠন প্রকৃতি ও স্বরূপের বিচার বিশ্লেষণ করা হয় এবং বিভিন্ন উপাদানের সম্পর্ক নির্ণয় ও প্রয়োগবিধি বিশদভাবে আলোচিত হয়, তাকে বাংলা ব্যাকরণ বলে। পর্তুগিজ ধর্মযাজক মানোএল দ্য আসসুম্পসাঁউ (Manoel da Assumpcam) বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন। ১৭৪৩ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগালের লিসবন শহর থেকে রোমান হরফে মুদ্রিত তাঁর লেখা Vocabolario em idioma Bengalla, e Portuguez dividido em duas partes শীর্ষক গ্রন্থটির প্রথমার্ধে রয়েছে একটি সংক্ষিপ্ত, খন্ডিত ও অপরিকল্পিত বাংলা ব্যাকরণ। এর দ্বিতীয়াংশে রয়েছে বাংলা-পর্তুগিজ ও পর্তুগিজ-বাংলা শব্দাভিধান। মানোএল ভাওয়ালের একটি গির্জায় ধর্মযাজকের দায়িত্ব পালনের সময় নিজের ও ভবিষ্যত্ ধর্মযাজকদের প্রয়োজনে এই ব্যাকরণ রচনা করেন; বাংলা ভাষার বিকাশ ঘটানো তাঁর লক্ষ্য ছিল না। লাতিন ভাষার ধাঁচে লেখা এই ব্যাকরণটিতে শুধু রূপতত্ত্ব ও বাক্যতত্ত্ব আলোচিত হযেছে, কিন্তু ধ্বনিতত্ত্ব নিয়ে কোনো আলোচনা করা হয় নি। এছাড়া পুরো আঠারো ও উনিশ শতকে লোকচক্ষুর আড়ালে থাকায় এই গ্রন্থটি বাঙালি ও বাংলা ভাষার কোনো উপকারেও আসেনি তখন। বাংলা ভাষার দ্বিতীয় ব্যাকরণটি রচনা করেন ইংরেজ প্রাচ্যবিদ ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেড (Nathaniel Brassey Halhed)। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিংসের (Warren Hastings) অনুরোধে তরুণ লেখক হ্যালহেড বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনায় হাত দেন। তাঁর লেখা A Grammar of the Bengal Language গ্রন্থটি ১৭৭৮ সালে প্রকাশিত হয়। এ ব্যাকরণটি অনেক কারণে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। পূর্বের পর্তুগিজ ধর্মযাজকদের মতো নিজ প্রয়োজনে নয়, নিঃস্বার্থ বুদ্ধিজীবী হ্যালহেডের ইচ্ছা ছিল বাংলা ভাষাকে একটি বিকশিত ভাষাতে পরিণত করা। ১. ভাষার বিভিন্ন উপাদানের গঠন-প্রকৃতি জানা ২. ভাষার বিভিন্ন উপাদানের সুষ্ঠু ব্যবহার করা ৩. ভাষা ব্যবহারের সময় শুদ্ধাশুদ্ধি নির্ণয় করতে পারা বাংলা ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয় : প্রতিটি ভাষারই ৪টি মৌলিক অংশ থাকে- ধ্বনি, শব্দ, বাক্য ও অর্থ। আর তাই সব ভাষার ব্যাকরণই প্রধানত এই ৪টি অংশ নিয়েই আলোচনা করে। অর্থাৎ, ব্যাকরণের বা বাংলা ব্যাকরণের মূল আলোচ্য বিষয়/ অংশ ৪টি- এছাড়াও ব্যাকরণে আরও বেশ কিছু বিষয় নিয়েও আলোচনা করা হয়। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- অভিধানতত্ত্ব (Lexicography ছন্দ ও অলংকার, ইত্যাদি। নিচে বাংলা ব্যাকরণের এই ৪টি মূল বিষয় সংশ্লিষ্ট কিছু সংজ্ঞা দেওয়া হলো : ধ্বনি: কোন ভাষার উচ্চারণের ক্ষুদ্রতম এককই হলো সেই ভাষার ধ্বনি। ধ্বনি ভাষার মূল উপাদান। ধ্বনিমূল: ধ্বনির সূক্ষ্মতম মৌলিক অংশকে বা একককে বলা হয় ধ্বনিমূল বা phoneme। এই ধ্বনিমূল বা phoneme থেকেই ধ্বনিতত্ত্বের নাম হয়েছে Phonology। বর্ণ: বিভিন্ন ধ্বনিকে লেখার সময় বা নির্দেশ করার সময় যে চিহ্ন ব্যবহার করা হয়, তাকে বর্ণ বলে। শব্দ: একটি ধ্বনি বা একাধিক ধ্বনি একত্রিত হয়ে যখন কোনো সুনির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ করে, তখন সেই ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টিকে শব্দ বলে। বাক্যের মূল উপাদান শব্দ। রূপ: শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশকে বলা হয় রূপ বা morpheme। রূপ শব্দের ক্ষুদ্রতম একক। এই রূপ বা morpheme থেকেই শব্দতত্ত্বের নাম হয়েছে রূপতত্ত্ব বা Morphology। বাক্য: কতোগুলো পদ সুবিন্যস্ত হয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করলে তাকে বাক্য বলে। ভাষার মূল উপকরণ বাক্য। বাংলা ব্যাকরণের মূল ৪টি অংশে যে সব বিষয় আলোচনা করা হয়, সেগুলো নিচে একটি ছকের মাধ্যমে দেয়া হলো: (ধ্বনি সম্পর্কিত বিষয়াদি এখানে আলোচিত হয়) (শব্দ সম্পর্কিত বিষয়াদি এখানে আলোচিত হয়) সমাস সমাস শব্দের মিলন। তাই এটি শব্দতত্ত্বে আলোচিত হয়) প্রকৃতি-প্রত্যয় (প্রকৃতি-প্রত্যয় শব্দ নিয়ে কাজ করে। মনে রাখা দরকার, প্রকৃতি মাত্রই প্রাতিপদিক বা ক্রিয়াপদ, অর্থাৎ স্বাধীন শব্দ) উপসর্গ (উপসর্গ নিজে শব্দ না হলেও শব্দ ছাড়া এর কোনো প্রয়োজন নেই। উপরন্তু উপসর্গ নতুন শব্দ তৈরির একটি উল্লেখযোগ্য হাতিয়ারও বটে) (বাক্য সম্পর্কিত বিষয়াদি এখানে আলোচিত হয়) পদ প্রকরণ শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত হলে তখনই সেটাকে পদ বলে। তাই পদ বাক্যের ও পদ প্রকরণ বাক্যতত্ত্বের অন্তর্গত) কারক ও বিভক্তি (বাক্যের ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের সম্পর্ককে কারক বলে। বাক্যের অন্তর্গত পদ নিয়ে কাজ করে বলে কারকও বাক্যতত্ত্বের অন্তর্গত) যতি ও ছেদ চিহ্ন (বাক্যের অর্থ সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করতে যতি বা ছেদ চিহ্ন ব্যবহার হয়। অর্থাৎ, এরা বাক্যের সঙ্গে সম্পর্কিত) বাক্যে পদ-সংস্থাপনার ক্রম বা পদক্রম (অর্থ সম্পর্কিত বিষয়াদি এখানে আলোচিত হয়) শব্দের অর্থবিচার অর্থের প্রকারভেদ; মুখ্যার্থ, গৌণার্থ, বিপরীতার্থ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[ব্যবহারকারী:Sumasa]]সুকান ০৫:১৩, ১৮ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি) হীরক ভাই, উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পাতায় বইয়ের তালিকায় Wikijunior:History in pictures/Space Race এর পাশে প্রথমে ছবিতে বিশ্বের ইতিহাস লেখাটি ছিল। ফলে Space Race এর জন্য বাংলা ভাষায় পাতা তৈরি করার জন্য ছবিতে বিশ্বের ইতিহাস লেখাটির উপর ক্লিক করি, তখন আমি লক্ষ্য করি নি যে শিরোনাম ঠিক নেই। পরে অনুবাদটি [[উইকিশৈশব:ছবিতে বিশ্বের ইতিহাস/মহাকাশ প্রতিযোগিতা পাতায় দিই। কিন্তু সমস্যা হলো ঐ তালিকার সবই এখন নতুন প্রবন্ধ লেখার আগেই বাধা উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ প্রতিযোগিতার পুরস্কার সম্পর্কিত উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: যেখানে প্রয়োজন সেখানে সংযোগগুলি উইকিমিডিয়া কমন্সে সরাসরি পুনঃনির্দেশিত করুন (যেমন: যখন একটি চিত্রের আলাপ পাতায় ক্লিক করা হয় তখন তা উক্ত চিত্রের কমন্স আলাপ পাতায় নিয়ে যাবে)। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: Extension:ShortUrl সক্রিয় করার আবেদন বাগজিয়ায় করা হয়েছে বাংলা উইকিপিডিয়া ফটোগ্রাফি কনটেস্ট ২০১৪ * যে কেউ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং যত ইচ্ছা ছবি প্রতিযোগিতায় দিতে পারবেন। এই সমস্যাগুলোর সমাধানের অপেক্ষায় রইলাম। আর একট কথা আপনারা উইকপিডিয়াতে কোন মডিউল দিয়ে কাজ করেন বা এই সমস্যাগুলোর সমাধান করতে কি ধরনের প্রোগ্রামিং লেংগুয়েজ ব্যববহার করে থাকেন। জানালে হয়ত আমি শিখার চেষ্টা করতে পারতাম। বাংলা ভাষায় তথ্য পড়ার সুযোগ৷ প্রধান পাতায় সামাজিক যোগাযোগ যুক্তকরন প্রসঙ্গে আমি উইকিবই -এ লক্ষ্য করছি যে, এখানে অনুবাদের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ইংরেজি হতে হুবহু অনুবাদ করা হচ্ছে। কিন্তু, প্রকল্পগুলোতে ইংরেজির অনুসরণ করা হচ্ছে না বা যাচ্ছে না। যেমন, ইংরেজির স্বাগত পাতায় উপপ্রকল্পের ব্যাপারে বলা হয়েছে উইকিশৈশব আর উইকিরান্নার কথা। বাংলায় এখনো মূল প্রকল্পই (ব্যাসিক বই) এখনো শেষ হয়নি। অথচ হ-য-ব-র-ল করে এটাকে মাঝখানে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। আসলে আমাদের অনুবাদ না করে নিজেদের প্রকল্প অনুসারে সামনে এগুনো উচিৎ। উইকি বইতে কাজ করতে চায় সুধী মহোদয়! আমি দেখতে পাচ্ছি, বাংলা উইকিবইয়ে শৃঙ্খলাবদ্ধ কিছু বর্তমান নেই। যেহেতু, বাঙালী উইকিবুকিয়ানমাত্রই ফেসবুক ইউজার এবং মূলপ্রকল্প উইকিপিডিয়ার বেশ কয়েকটি গ্রুপ বিদ্যমান। সেজন্য, একটি ফেসবুক গ্রুপ খোলার জন্য আবেদন করবো। আশা করি, উইকিবই তার উজ্জ্বলতা ফিরে পাবে। ধন্যবাদ ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১১:৫০, ১৮ নভেম্বর ২০১৭ (ইউটিসি) ফ্রিব্যাসিকসে উইকিবই যোগকরা এবং প্রতিযোগিতা প্রসঙ্গ উইকিবই বাংলা উইকিমিডিয়ার প্রাচীন প্রকল্পগুলোর একটি। তাই উইকিপিডিয়ার মত এই প্রকল্পও ফ্রিব্যাসিকসে যুক্ত হলে জনসাধারণ এর মাধ্যমে আশা করা যায় যে, অধিক উপকৃত হবে। আর উইকিবইয়ে উইকিপিডিয়ার মত প্রতিযোগিতার আয়োজন করলে বোধহয় অধিক উপকার পাওয়া যেত। আশা করি প্রশাসক-তত্ত্বাবধায়করা খেয়াল করবেন। ::আর প্রতিযোগিতার প্রতিকূলতার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলাম। শিশুপাঠ্য বই লেখা আমার বর্তমান পেশা। তার বাইরে যেটুকু অবসর পাই, উইকিপিডিয়ায় ডুবে যাই। উইকিবইতে আমি নবাগত। আমার নিজের লেখা ডজনখানেক বই অফলাইনে চালু আছে। আপনাদের আশীর্বাদ, দোয়া নিয়ে এবছরই আমার শিশুপাঠ্য বাংলা বইয়ের দুটো ভাগ প্রকাশ হতে চলেছে। আমার প্রশ্ন হল: মানুষ, গাছ, মাছ, পাখি, প্রাণী ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিশটার বেশি বইয়ের নিজস্ব পাণ্ডুলিপি গচ্ছিত আছে। কীভাবে ওগুলোর কিছু বই উইকিতে প্রকাশ করতে পারি? পাণ্ডুলিপির কপিরাইট কীভাবে সংরক্ষিত হয়? চাইলে কপিরাইট আমার না-থাক, উইকিপিডিয়াকেও দিয়ে দিতে পারি কীনা? নিচে একটি মেসেজের নমুনা দেখালাম। উইকিশৈশবে নতুন বই লিখতে চাই উইকিশৈশবে নতুন বই লিখতে গিয়ে সম্পাদনা করা গেল না, দয়া করে বলবেন এর সমাধান কী? এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বিষয়শ্রেণীতে সকল বইয়ের তালিকা তাদের সম্পূর্ণতার অবস্থা অনুযায়ী শ্রেণীকরণ করা হয়েছে। আপনি মূল বইয়ের পৃষ্ঠায় tl অবস্থা টেমপ্লেট ব্যবহার করে একটি বইয়ের অবস্থা নির্দেশ করতে পারেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বিষয়শ্রেণীতে উল্লেখিত ব্যবহারকারীরা বাংলা ভাষায় কথা বলেন।[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] এই পাতায় উল্লেখিত ব্যবহারকারীদের মাতৃভাষা বাংলা।[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{সম্পাদনা বিজ্ঞপ্তি/গ্রুপ/উইকিবই:বাংলা উইকিবই অনলাইন বই লিখন প্রতিযোগিতা ২০১৮}} {{উইকিবই:বাংলা উইকিবই অনলাইন বই লিখন প্রতিযোগিতা ২০১৮/বই পর্যালোচনা/তালিকা}} এই প্রতিযোগিতা মূলত স্বেচ্ছাসেবকদের দ্বারা আয়োজিত, এবং আয়োজকগণ নিজস্ব বিবেচনার ভিত্তিতে প্রতিযোগিতার যেকোন নিয়ম পরিবর্তন বা বাতিল বা পুরো প্রতিযোগিতাটিই বাতিল করার অধিকার রাখেন, এমনকি এটি শুরুর পরেও। স্পনসরদের কোন রকম সমস্যায় আয়োজকগণ পুরস্কার জোগান দেয়ার দায়িত্ব কিংবা কোনো দায়বদ্ধতা গ্রহণ করে না। আয়োজক সংস্থা হিসেবে প্রতিযোগিতা সংক্রান্ত যে কোন ধরণের বিতর্ক বা দ্বন্দ্ব নিরসনে উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে গণ্য হবে। এবং এই পাতার নিয়ম বা অন্য কোন কিছু কোন সংস্থার সাথেই আইনত সম্পর্ক তৈরি করার কোন প্রস্তাব নয়। [[বিষয়শ্রেণী:বাংলা উইকিবই অনলাইন বই লিখন প্রতিযোগিতা ২০১৮]] এখন পর্যন্ত বাংলা উইকিবই আয়োজিত অনলাইন প্রতিযোগিতাসমূহের তালিকাঃ- {{বাংলা উইকিবই অনলাইন বই লিখন প্রতিযোগিতা}} ওটা দেখলে যেকেউ ভাববে ওই অবদান শুধু আপনাদেরই। আপনার বার্তা পেয়েছি। আপনি ঠিকই বলছেন। একসাথে কাজ সহজ এবং দ্রুততর হবে। আপনার দুটোর মধ্যে যেটা উন্নত মনে হয়, সেটা রেখে অপরটি ডিলেট করে দিন। ডিজাইন ১০০ টেমপ্লেট ৮০ বিবিধ ৫০%। বাকিটুকুও শেষ হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ! কাজটা একটু পর্যালোচনা করবেন। ! সংখ্যা বইয়ের নাম বইয়ের আকার (বাইটে সৃষ্টিকারী পর্যালোচক অবস্থা বক্তব্য | ১ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ | ২ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ | ৩ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ উদাহরণ|| এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: * মনে রাখবেন বইয়ের রচনাশৈলী অনেকসময় উইকিবইয়ের রচনাশৈলী অনুসারে নাও হতে পারে, ছোটখাটো সংশোধনের প্রয়োজন হলে সেটি করে দেবেন। মূল কথা হল, বইটি ইংরেজি থেকে পুরোটা অনুবাদ হয়েছে কিনা সেটা খেয়াল করবেন। * এবং এটি কিন্তু ভালো বইয়ের পর্যালোচনা নয় শুধুমাত্র দেখবেন ইংরেজি সম্পূর্ণ বইটি অনুবাদ হয়েছে কিনা, ভাষাগত দিক ঠিক রয়েছে কিনা এবং যান্ত্রিক অনুবাদজনিত সমস্যা রয়েছে কিনা। এই তিনটি ঠিক থাকলেই বইটি এই প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ। * কোন বই, সৃষ্টিকারী জমা না দেওয়া পর্যন্ত এখানে যুক্ত করবেন না। এমনক্ষেত্রে অনেক সময়ই বইসৃষ্টিকারীর বইয়ের সংখ্যা গণনায় সমস্যার সৃষ্টি হয়। * কোন বই পর্যালোচনার পর সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হলে অনুগ্রহ করে অভিজ্ঞ অন্য পর্যালোচকের সাথে আলোচনা করে নিন। {{উইকিবই:বাংলা উইকিবই অনলাইন বই লিখন প্রতিযোগিতা ২০১৮/বই পর্যালোচনা/তালিকা}} [[বিষয়শ্রেণী:বাংলা উইকিবই অনলাইন বই লিখন প্রতিযোগিতা ২০১৮]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[বিষয়শ্রেণী:ফরম্যাটিং ও ফাংশন উইকিপিডিয়া টেমপ্লেট]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[গোবিলা, যশোর সদর উপজেলার, চুড়ামনকাটি ইউনিয়নের একটি গ্রাম]]।এই গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে সিংহের বিল,যা গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনে অবস্থিত। গোবিলা গ্রামের পূর্বে ফাঁকা মাঠ এবং সাজিয়ালী গ্রাম,পশ্চিম পাশে কমলাপুর,উত্তরে সিংহের বিল, এবং দক্ষিণে ছোট মাঠ ও ভাগোলপুর গ্রাম অবস্তিত। গোবিলা গ্রামে ১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,১ টি গ্রাম্য মক্তব (ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ২ টি মসজিদ, ২ টি মন্দির আছে। গ্রামটিতে মুসলিম,হিন্দু মিলেমিশে বসবাস করে। স্বাক্ষরতার হার ৭৫ অধিকাংশ কৃষি কাজের সাথে সংযুক্ত। বাংলাদেশের 🇧🇩 মধ্যে একটি সুখি ও সমৃদ্ধ গ্রাম। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মোট ইংরেজি বর্ণমালা রয়েছে ২৬টি উইকিশৈশব:ইংরেজি_বর্ণমালা আরও পড়ুন পর্যবেক্ষক সরঞ্জাম পেতে আপনাকে নিম্নোক্ত নিম্নলিখিত মানদণ্ডগুলি পূরণ করতে হবে: * একটি নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট যা অন্তত ৩০ দিনের বেশি পুরনো। * মূল, উইকিশৈশব ও রন্ধনপ্রণালী নামস্থানে অন্তত ১৫০ সম্পাদনা সহ মোট সম্পাদনা সংখ্যা ২০০ হতে হবে এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ধ্বংসপ্রবণতা বিরোধী কাজের রেকর্ড থাকতে হবে। অন্য উইকিমিডিয়া প্রকল্পে কাজ করার অভিজ্ঞতাও বিবেচনায় আনা যেতে পারে। উইকিবই:অধিকারের আবেদন/পর্যবেক্ষক পাতায় আপনি নিজের জন্য বা অন্য ব্যবহারকারীর জন্য অধিকারটি যুক্ত করার প্রস্তাব করতে পারেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: '%s s|%s পাতায় পাওয়া যেতে পারে।', self:addCat(0 টেমপ্লেটে অবৈধ তারিখ প্যারামিটারসহ নিবন্ধসমূহ') self:addCat('all উইকিপিডিয়া বার্তা বাক্স প্যারামিটার ঠিক করা প্রয়োজন allSort) 'এই বার্তা বাক্স একটি অবৈধ "type=%s" প্যারামিটার ব্যবহার করছে এবং তা ঠিক করা প্রয়োজন।', templateErrorCategory অনুপস্থিত প্যারামিটারসহ নিবন্ধের বার্তার টেমপ্লেট', এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: হ্যাকিং জগৎ সম্পর্কে একটি পথ নির্দেশনা। উইকাইটেক্স সম্পাদনা করার নতুন উপায় সংক্ষিপ্ত বিবরণ চাক্ষুষ সম্পাদকের জন্য উইকাইটেক্স মোডে বিটা বৈশিষ্ট্যের একটি নতুন নির্বাচন রয়েছে। দয়া করে এটি চেষ্টা করুন। উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের সম্পাদনার বিভাগে আমরা আমাদের সকল সম্পাদকদের জন্য নতুন করে এবং একই রকম অভিজ্ঞতার জন্য আরও ভাল সম্পাদনা করার জন্য দায়ী। আমরা ধীরে ধীরে প্রতিক্রিয়া ব্যবহারকারী পরীক্ষা এবং বৈশিষ্ট্য অনুরোধের উপর ভিত্তি করে চাক্ষুষ সম্পাদককে উন্নত করছি। যাইহোক যে আমাদের ব্যবহারকারীদের জন্য কাজ করে না আপনার উইকাইটেক্সট টক পাতা সম্পাদনা করার প্রয়োজন হলে একটি টেমপ্লেট তৈরি করুন বা কিছু ভাঙা রেফারেন্স সিনট্যাক্স সংশোধন করুন, কখনও কখনও আপনাকে উইমিকটেক্স ব্যবহার করতে হবে এবং অনেক অভিজ্ঞ সম্পাদকরা এটি পছন্দ করে। শীঘ্রই সব ভাষায় উইকিমিডিয়ার ভবিষ্যৎ আন্দোলন/কর্মপন্থার কৌশল নির্ধারণী আলোচনা শুরু হচ্ছে আমাদের বাংলা সম্প্রদায় থেকেও এই আলোচনায় অংশ নেব নিজেদের সুবিধাজনক স্থানে (এই আলোচনাসভা, উইকিসংকেলনের আলোচনাসভা বা ফেইসবুক চ্যাট গ্রুপ অথবা হ্যাং আউটের মাধ্যমে)। আমার কাজ হলো, ছোট ও ক্রমবর্ধমাণ সম্প্রদায় হিসেবে আমাদের কথাগুলোও যাতে ফাউন্ডেশনের সেই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় স্থান করে নেয় সেটি নিশ্চিত করা। আজকে আমরা বিশ্বে উইকিমিডিয়ার ভবিষ্যৎ রুল ঠিক করার জন্য এবং সেই রুলটি বাস্তবায়ন করার জন্য একসাথে সম্প্রদায়ব্যাপী আলোচনা শুরু করেছি। আপনাকে আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য সাদরে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আলোচনায় অংশ নেওয়ার বিভিন্ন পন্থা রয়েছে, আপনি ইতিমধ্যে শুরু হওয়া কোন আলোচনায় অংশ নিতে পারেন অথবা নিজেই একটি আলোচনা শুরু করতে পারেন। তিনটি ধাপের আলোচনার এটি প্রথম ধাপ এবং আলোচনা চলবে ১৫ই এপ্রিল পর্যন্ত। প্রথম ধাপের আলোচনার উদ্দেশ্য হল, উইকিমিডিয়া আন্দোলনের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আলোচনা ও দিকগুলো পর্যালোচনা করা। পরবর্তী ১৫ বছরে আমরা একসাথে কি গড়তে চাই বা কি অর্জন করতে চাই? আমরা যেহেতু একসাথে আলোচনা শুরু ও প্রক্রিয়াটি তৈরি করেছি তাই আপনাকেও স্বাগত ও আমরা বৈচিত্র্যময় অংশগ্রহণ আশা করছি। উইকিমিডিয়া আন্দোলনের কৌশল নির্ধারণী আলোচনা শুরু হয়েছে, আপনার মতামত প্রয়োজন উপরের প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তর পাওয়া যেতে পারে নিচের প্রশ্নগুলোর মাধ্যমে: * পরবর্তী ১৫ বছর একসাথে কাজ করতে আমাদের কি ধরণের চালিকা শক্তির প্রয়োজন? * পরবর্তী ১৫ বছরে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি ও কাজের উৎসাহের জন্য কি প্রয়োজন হতে পারে? * আমাদের উন্নয়ন পরবর্তী ১৫ বছরে কিভাবে দ্রুততর করা যায়? * পরবর্তী ১৫ বছরে আমরা কিসের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি পরিচিত হতে চাই? তারা নতুন উপাত্ত কেন্দ্রে ১৯ এপ্রিল ২০১৭, বুধবারে সকল ট্রাফিক নিয়ে যাবে। ৩ মে ২০১৭, বুধবারে তাঁরা আবার প্রাথমিক উপাত্ত কেন্দ্রে ফিরে আসবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি পড়তে সক্ষম হতে হবে, কিন্তু সম্পাদনা করতে পারবেন না। * এই সময়ে আপনি যদি সম্পাদনা বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটির বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটির বার্তা দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু, আমরা আপনাকে প্রথমে আপনার পরিবর্তনের একটি অনুলিপি করে রাখতে সুপারিশ করছি। * পটভূমির কাজ ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্ক স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * ১৭ এপ্রিল ২০১৭ ও ১ মে ২০১৭ এই দুই সপ্তাহের সময়কালীন একটি কোড বাধাদান থাকবে। কোন অ-অপরিহার্য কোড স্থাপন সঞ্চালিত হবে না। আপনি জানেন কি যে আপনি দৃশ্যত আপনার সম্পাদনা পর্যালোচনা করতে পারবেন? দৃশ্যমান মোডে, আপনি সংযোজন, অপসারণ, নতুন সংযোগ ও বিন্যাসন আলোকপাত করা দেখতে পাবেন। অন্য পরিবর্তন, যেমন একটি ছবির আকার পরিবর্তন, পাশের টীকায় বর্ণিত। দৃশ্যমান ও উইকিপাঠ্য পার্থক্যের মধ্যে পরিবর্তন করতে নির্বাচন করা বোতামে ক্লিক করুন। এখানে ৫টি থিম মন্তব্য পাবেন, প্রতিটি থিমের জন্য মেটা উইকিতে আরও বিস্তারিত রয়েছে। এছাড়াও আপনি পাবেন কিভাবে প্রতিটি থিমের আলোচনা অংশ নিতে পারেন। এই নির্বাচনের লক্ষ্য হল উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ফান্ড ডিসেমিনেশন কমিটিতে সম্প্রদায় সদস্যদের ৫টি আসন ও অমবাডসপার্সনের একটি আসন পূর্ণ করা। নির্বাচনের ফলাফল ব্যবহার করে বোর্ড অব ট্রাস্টিগণ কমিটিতে নিয়োগ প্রদান করবেন। এফডিসি নির্বাচন প্রক্রিয়র সময়সূচি নিচে দেওয়া হয়েছে। নিচের উল্লেখিত তারিখে শুরু হবে এবং উল্লেখিত তারিখে (ইউটিসি) শেষ হবে। * মে ১৫ (০০:০০ ইউটিসি) – মে ২৮ (২৩:৫৯ ইউটিসি) – প্রার্থীতা জমাদান * মে ১৫ – মে ২৮ – প্রার্থীদের কাছে প্রশ্ন করার সময় * মে ২৯ – জুন ২ – প্রার্থীরা প্রশ্নের উত্তর দেবেন * জুন ১২–১৪ – ভোট চেক করা * জুন ১৫ – নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার সম্ভাব্য তারিখ বাংলা উইকিবই প্রকল্পের উন্নয়ন সম্পর্কিত বাংলা উইকিবইয়ের কাজ বর্তমানে পুরোদমে থেমে রয়েছে। দুই-একজন মাঝেমাঝে এখানে সেখানে নাড়াচাড়া দিয়ে চলে যাচ্ছে। মাত্র ৩৭৮টি বই, যার অধিকাংশই অপূর্ণাঙ্গ। এছাড়া প্রশাসক, স্টুয়ার্ড, রোলব্যাকার কিছুই নেই। এই প্রকল্পের উন্নয়ন হবে তো [[ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ১৬:০৩, ১৮ জুলাই ২০১৭ (ইউটিসি) [[ব্যবহারকারী:আ হ ম সাকিব|✴✴✴A H M Saqib™✴✴✴ ০৫:১২, ১৭ অক্টোবর ২০১৭ (ইউটিসি) * এই সপ্তাহে কোন নতুন মিডিয়াউইকি সংস্করণ প্রকাশিত হবে না। চলুন এক সাথে কাজ করি ২০:৫৬, ২ মার্চ ২০১৮ (ইউটিসি) ১৯:১৯, ১০ জুলাই ২০১৮ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{Nutshell ইন্টারফেস প্রশাসকবৃন্দ সমস্ত CSS/JS/JSON, গ্যাজেট ও মিডিয়াউইকি নামস্থানের পাতাগুলো সম্পাদনা করতে সক্ষম অত্যন্ত বিশ্বস্ত ব্যবহারকারী দল।}} buttonlabel ইন্টারফেস প্রশাসকত্বের জন্য আবেদন default উইকিবই:ইন্টারফেস প্রশাসক হওয়ার আবেদন/ preload টেমপ্লেট:ইন্টারফেস প্রশাসক হওয়ার আবেদন এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবইয়ে আমি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে চলছি। উইকিবই রক্ষণাবেক্ষণ এবং পাশাপাশি সম্প্রসারণের কাজ করছি। আমি বর্তমানে ৩য় মেয়াদের প্রশাসক হিসাবে রয়েছি। আমার প্রশাসকত্ব ১৩ নভেম্বর ২০১৮ শেষ হয়ে যাবে। উল্লেখ্য উইকিবইয়ে অন্য কোন প্রশাসক এই মুহূর্তে নেই। আমি আমার প্রশাসক অধিকারের সময় বর্ধিতকরণের জন্য পুনরায় প্রশাসক হতে আবেদন করেছি। প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নের উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? উ উইকিবই রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কিত কাজ ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? উ উইকিবইয়ের প্রকল্প পাতা, টেম্পলেট, মডিউল তৈরি। এছাড়া রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কিত কাজ। [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] buttonlabel= নতুন নির্বাচিত রন্ধনপ্রণালী তৈরি করুন | তৈরির সময় ৩০ মিনিট | খাদ্য শক্তি ১০০ ক্যালরি | টীকা প্রয়োজনীয় তৈজসপত্র প্রয়োজন | তৈরির সময় ৩০ মিনিট | খাদ্য শক্তি ১০০ ক্যালরি | টীকা প্রয়োজনীয় তৈজসপত্র প্রয়োজন একজন মুসলমান দিনে কমপক্ষে পাঁচবার নামায আদায় করেন। তাকে প্রত্যেকবার কিছু কার্য সম্পন্ন করে নামায আদায় করতে হয়। তাহারাত অর্জন পবিত্রতা অর্জন করা) * শরীর এবং কাপড়কে পবিত্র করা। অর্থাৎ, শরীরে বা কাপড়ে কোথাও নাপাকী না থাকা। * পবিত্র স্থানে নামায আদায়। * সতর আবরিত করে রাখা। দৃশ্যত তাক 1 1 তাকটি সঠিকভাবে সেট আপ করা হয়নি, এই বইটিকে তাকে রাখা যাচ্ছে না। নামাযের মধ্যে ১৩টি কাজ ফরজ বা আবশ্যক। নামাযের অন্যান্য মাসনুন বা সুন্নাত কাজ রুকন অনুযায়ী বিভক্ত। ফযর নামায প্রভাতের প্রথম নামায। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ফযরের নামায আদায় করা যায়। সূর্য ঢলে যাওয়া থেকে থেকে যাওয়াল পর্যন্ত জোহরের নামায আদায় করা যায়। যোহরের সময় শেষ থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত আসরের নামায আদায় করা যায়। তাহারাত ইসলামী ইবাদতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক দৈহিক ইবাদতে তাহারাতের বিষয়টি আবশ্যক। একে নাজাসাতে খফীফাও বলা হয়। একে নাজাসাতে গলীযাও বলা হয়। উল্লেখ্যঃ কেউ যদি উপরিউক্ত ধৌতযোগ্য তিন অঙ্গের কোন অঙ্গে একচুল পরিমাণ জায়গাও বাকি রাখে, তাহলে তার অযু হবে না। তিনি ছাড়া আর কোনও প্রভু নেই। তিনি একক। তার সাথে কোনও অংশীদার নেই। তিনি পৃথিবীর ভিতরের ও বাইরের সকল কিছু সৃষ্টি করেছেন। তিনি সবকিছু দেখেন ও জানেন। এমনকি, রাতের অন্ধকারে চলতে থাকা পিপীলিকাদের পায়ের নড়াচড়াও তিনি দেখেন। সমুদ্রের গভীরে ও মাটির অভ্যন্তরের সকল কিছু তিনি জানেন। তুমি কি জানো, কিতাব মানে কী? কিতাব মানে হচ্ছে বই। এই যে তুমি বইটি পড়ছ, এটাও একটি কিতাব। আল্লাহ তায়ালা নবীদের মাধ্যমে যেই কিতাব অবতীর্ণ করেছেন, তাকে আসমানি কিতাব বলে। মোট আসমানি কিতাব ১০৪টি। ১০০টি সহিফা বা ছোট কিতাব। আর বাকী চারটি বড় বড় কিতাব। বড় বড় কিতাবগুলো নিম্নরূপ: আমি 'বর্ণমালায় পশুপাখি' শিরোনামের জায়গায় 'বর্ণমালায় প্রাণীজগৎ' লিখে এই পাতাটা তৈরি করার চেষ্টা করেছি। কেননা, আমি কলকাতায় অফলাইনে শিশুপাঠ্য বই লেখার পেশায় যুক্ত আছি; সেখানে সম্প্রতি আমরা 'পশু' শব্দের বদলে 'প্রাণী' শব্দ ব্যবহার করতে শুরু করেছি। পছন্দ হলে সংরক্ষণ, আর অপছন্দ হলে ধ্বংসপ্রবণতা মনে করে বাতিল করে দেবেন। উইকিশৈশবে আমার কাজের মান্যতা দেওয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। শিশুদের জন্যে কিছু করতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করি। উইকিতে এই বছর দেড়েক কাজ করছি। ঘাঁটতে ঘাঁটতে উইকিশৈশবে ঢুকে প্রথমেই আপনাদের মদত পেলাম। এটা আমাকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যে নতুন কিছু করতে প্রেরণা জোগাবে। ==ছড়া ও ছবিতে মদত চাই== ধন্যবাদসহ, সুমস/ Sumasa সুকান ০৪:৪৮, ৮ ডিসেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি) বর্ণমালায় প্রাণীজগৎ সম্পাদনার আগে অনুগ্রহ করে আধুনিক বাংলা বানানের দিকে একটু নজর দেবেন। আধুনিক বাংলায় ইগল, ইদ, এগুলো 'হ্রস্ব ই' হয়। আমিও তাই 'ইগল' লিখেছি। সুমস Sumasa সুকান ০৪:৩১, ২২ ডিসেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি) উইকিশৈশব:বর্ণমালায় প্রাণীজগৎ বইতে কিছু লিংক মিসিং হচ্ছে এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আপনাদের স্বাগত ও শুভেচ্ছা বার্তায় আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞতায় আবদ্ধ হলাম। উইকিশৈশবে যুক্ত হয়ে শিশুদের জন্যে কাজ করতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করতে থাকব। ধন্যবাদ, শুভরাত। উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক :সুকান ০৫:৪৭, ৭ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি) উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনীকে দুইভাগে ভাগ করা হয়। মুহাম্মাদ (সাঃ) সম্পর্কে আরও জানি মুহাম্মাদ (সাঃ) ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। তার মায়ের নাম আমেনা আর বাবার নাম আব্দুল্লাহ''। জন্মের ছয়মাস আগেই নবীজির (সাঃ) পিতা ইন্তেকাল করেন। ছয় বছর বয়সে মাতাও ইন্তেকাল করেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমি Sumasa (সুমস পুরো নাম সুকান্ত দাস। উইকিতে স্বেচ্ছায় যোগদানকারী বাংলাপ্রেমী এক ভারতীয় নাগরিক। নিজের পেশা বাঁচিয়ে অবসরটুকু উইকিতে দেওয়ার চেষ্টা করি। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ভাবের না হয়ে কই যাবে, ভঙ্গিটা যদি তার না ভাঙ্গে। শেষ পর্যন্ত সাথির প্রথম কথাটি রেখেই ছাড়লো। এই বইটি শিশুদের বিভিন্ন আকারের সাথে পরিচয় করানোর উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে। প্রতিটি পৃষ্ঠায় দুটি ছবি দেওয়া হয়েছে: আকৃতির একটি ছবি এবং বাস্তব জীবনের বস্তুর আকৃতির একটি ছবি। উদাহরণ: অষ্টভুজ বোঝাতে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য থামার চিহ্ন ব্যবহার করা হয়েছে। এই বইটি জ্যামিতি শিখতে আগ্রহী লোকদের উদ্দেশ্যেও তৈরি করা হয়েছে যাতে তারা নিজেদেরকে নির্দিষ্ট আকারের সাথে পরিচিত করতে পারে। রোজা ইসলামের তৃতীয় ভিত্তি। ঈমান এবং নামাযের পরই এর অবস্থান। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস থেকেও বিরত থাকার নাম রোযা। যেহেতু এই আমলটি দিনের শুরু থেকে শেষাংশ পর্যন্ত পালন করা হয় তাই একে রোযা বলা হয়। ইসলামী বিধান অনুসারে, প্রতিটি সবল মুসলিমের জন্য রমজান মাসের প্রতিদিন রোযা রাখা ফরয বা অবশ্য পালনীয়। সূর্য অস্ত যাওয়ার মুহূর্ত থেকে আকাশে সাদা আভা থাকা পর্যন্ত মাগরিবের নামায আদায় করা যায়। মাগরিবের সময় শেষ থেকে সুবহে পর্যন্ত এশার নামায আদায় করা যায়। তবে অর্ধরাত্রির পরে মাকরুহ। মুহাম্মাদ হলেন মুসলমানদের নবী। তিনি ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ নবী। তার চরিত্র, আচার-ব্যবহার ছিল সর্বোত্তম। কুরআনে বলা হয়েছে: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মুহাম্মাদ বিন আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল মুত্তালিব বিন হাশেম বিন আবদে মানাফ। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: return image বিষয়শ্রেণী:থাম্বনেইল চিত্রসহ তথ্যছক ব্যবহার করা পাতা return image বিষয়শ্রেণী:অবচিত চিত্র সিনট্যাক্স ব্যবহার করা পাতা এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বাংলা ভাষার যেসকল শব্দের শেষের ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে স্বরবর্ণটি উচ্চারিত হয় না সেগুলোকে 'হলন্ত শব্দ' বা 'হসন্ত' বলা হয়। এক কথায় যে শব্দ আমরা উচ্চারণে অ-কারান্ত করি না, তাদেরকে 'হলন্ত শব্দ' বা 'হসন্ত' বলে। - ব্যঞ্জন বর্ণের ভেতরে একটি 'অ' স্বরধ্বনি লুকিয়ে থাকে - এই 'অ' ধ্বনি মুক্ত করতে 'হসন্ত' ব্যবহার করা হয় - যে শব্দ আমরা হসন্ত ছাড়াই উচ্চারনে অ-কারান্ত করি না, তাদেরকে 'হলন্ত শব্দ' বলে - শব্দের ভেতরের কোন ব্যঞ্জন বর্ণ থেকে 'অ' ধ্বনি দুর করার জন্য 'হসন্ত' ব্যবহৃত হয় বাংলা সঠিক ভাবে উচ্চারণ করতে ও লেখতে হলে আপনাকে অবশ্যই 'হলন্ত শব্দ' এবং হসন্তের ব্যবহার জানতে হবে। সঠিক উচ্চারনের জন্য হসন্ত অত্যাবশ্যকীয় একটি চিহ্ন।কোন ব্যঞ্জনবর্ণের অন্তর্নিহিত স্বরবর্ণকে চাপা দিতে হসন্ত ব্যবহার করা হয়। হসন্তের সাথে স্বরবর্ণের যেন জন্মের আড়ি। আমরা অনেকেই লক্ষ করি না যে বাংলা ব্যঞ্জন বর্ণের ভেতরে আসলে একটি করে স্বর বর্ণ লুকিয়ে থাকে। উদাহরণ দেই-ক ক অ উচ্চারণ: কঅঅ)খ খ অ উচ্চারণ: খঅঅ জ জ অ উচ্চারণ: জঅঅ) কিন্তু আমরা যদি ব্যঞ্জন বর্ণের উপর থেকে স্বরবর্ণের এই প্রভাবটা মুক্ত করতে চাই তাহলে আমাদেরকে যে চিহ্নটি ব্যবহার করতে হবে সেটিই 'হসন্ত ্‌ )। মানে যে ব্যঞ্জন বর্ণের সাথে 'হসন্ত' থাকবে সেগুলোতে স্বরবর্ণ (আ-কার, ই-কার, ঈ-কার, উ-কার, ঊ-কার ইত্যাদি) যুক্ত হবে না। হসন্ত ব্যবহারের ফলে ঐ ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে স্বরবর্ণ যুক্ত থাকে না বলে একে মৃত ব্যঞ্জনবর্ণ বলা হয়। (যেমন ক+্ ক্)। এই প্রকার ব্যঞ্জনবর্ণ অন্য ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যুক্তাক্ষর গঠন করতে পারে। (যেমন ক+্+ষ ক্ষ)। ইসলাম একটি একেশ্বরবাদী এবং আব্রাহামিক ধর্ম; যা আল্লাহরবানী কোরআন এবং নবী মুহাম্মাদ এর প্রদত্ত শিক্ষা পদ্ধতি, জীবনাদর্শ সুন্নাহ এবং হাদিস নামে লিপিবদ্ধ) দ্বারা পরিচালিত। ইসলামের অনুসারীরা মুহাম্মদ(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে শেষ নবী বলে মনে করেন। ইসলাম আরবি الإسلام‎) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م শব্দটি হতে; যার দু'টি অর্থঃ ১. শান্তি ২. আত্মসমর্পণ করা। সংক্ষেপে ইসলাম হলো শান্তি (প্রতিষ্ঠা)'র উদ্দেশ্যে এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর আল্লাহ এর কাছে আত্মসমর্পণ করা। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে ইসলাম হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন ধর্ম, যা এর আগে অনেক নবী ও রাসুল-এর প্রতি নাযিল হয়েছিল। তারা আরও বিশ্বাস করে যে, কুরআন হচ্ছে আল্লাহ্‌র পক্ষ হতে প্রেরিত সর্বশেষ জীবন বিধান। মুসলমানরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে মৃত্যুর পরে পুনরুত্থানের উপর। এই দিনটিকে হাশরের দিন বলা হয়। এই দিন প্রত্যেক মানুষের কাজের বিচার করা হবে এবং এর ভিত্তিতে বেহেশত বা দোযখে পাঠানো হবে। মুসলমানরা বিশ্বাস করে ভাগ্যের ভাল-মন্দ সবকিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বর্ণমালায় শেষ তিনটে বর্ণের পাতা নেই দেলাম। তাই নিচে সংযোজনের জন্যে তিন বর্ণের তিন পাতার বিষয় দিলাম। ভালো লাগলে যোগ করুন, আর ধ্বংসপ্রবণতা মনে হলে বাতিল করুন। অন্যান্য পাতায় দুটো করে উদাহরণ আছে। ঞ-বর্ণতে একটা কেন? চাই কী যুক্তাক্ষর দিয়েও পাতা ভরা দরকার! যেমন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বইয়ের প্রতিটি অধ্যায় বা পৃষ্ঠাটি অবশ্যই বইটির নামের সাথে শুরু হওয়া উচিত যাতে স্ল্যাশ হয়: বই এবং পৃষ্ঠাগুলি শিরোনাম- বা বাক্য আবরণ ব্যবহার করতে পারে। শিরোনাম এবং বিষয় বিভাগগুলির মধ্যে সংঘর্ষ প্রতিরোধে উইকিবই:ম্যানুয়াল অফ স্টাইল বইয়ের শিরোনামগুলির শিরোনাম আবরণের সুপারিশ করে। উইকিবই:রচনাশৈলী নির্দেশনা — এই পৃষ্ঠায় বই গঠন এবং পৃষ্ঠা নামকরণ সংক্রান্ত পরামর্শ আছে। এই বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত সকল পাতা উইকিবইয়ের গ্রহণযোগ্য নীতি। এই নীতি সব সময়ে অনুসরণ করা আবশ্যক। অ-মানসম্মত সম্পাদনা ব্যতীত, নীতি আলোচনা পৃষ্ঠাতে পরিবর্তনগুলি প্রস্তাবিত এবং সম্প্রদায়ের দ্বারা গৃহীত হবে।[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] সুমস Sumasa সুকান ১২:১০, ১৭ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বিষয়শ্রেণীতে উল্লেখিত ব্যবহারকারীগণ মুসলমান।[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] এই বিষয়শ্রেণীতে উল্লেখিত পাতাগুলি রন্ধনপ্রণালী সম্পর্কিত বই।[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] "বাংলাদেশের মিষ্টি" বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত পাতাগুলি[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] "বাংলার মিষ্টি" বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত পাতাসমূহ[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] "বাংলা ভাষার ব্যাকরণ" বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত পাতাগুলি উইকিবই সংগঠন বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত পাতাসমূহ[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক বাগধারা বা বাক্যরীতি মানে কথার ধারা বা কথার ঢং। যেসব শব্দগুচ্ছ তার আভিধানিক অর্থ ত্যাগ করে অন্য কোনো বিশিষ্ট অর্থ প্রকাশ করে সেসব শব্দগুচ্ছকে বাগধারা বা বাগবিধি বলা হয়। বাগধারায় "আকাশ কুসুম" এর মতো বেশকিছু রূপক, পৌরাণিক ও কাব্যিক শব্দগুচ্ছ গৃহীত হয়েছে। বাগধারার একটি বৈশিষ্ট্য হলো এর শব্দ উপাদানগুলো যে ক্রমে সাজানো থাকে তার কোনো ব্যতিক্রম করা যায় না। যেমন অন্ধকারে ঢিল মারা" বাগধারাটিকে কখনো "ঢিল মারা অন্ধকারে" বলা যাবে না। নিম্নে কিছু বাগধারা ও এর মর্মার্থ দেখানো হলো: # অকূল পাথার ভীষণ বিপদ # অক্কা পাওয়া মারা যাওয়া # অগাধ জলের মাছ সুচতুর ব্যাক্তি # অগ্নি পরীক্ষা কঠিন পরীক্ষা # অন্ধকারে ঢিল মারা আন্দাজে কাজ করা # অরণ্যে রোদন নিষ্ফল আবেদন # অমাবস্যার চাঁদ দূর্লভ বস্তু # আক্কেল সেলামী বোকামির দণ্ড # আকাশ ভেঙ্গে পড়া ভীষণ বিপদে পড়া # আষাঢ়ে গল্প আজগুবি গল্প # আলালের ঘরের দুলাল অতি আদরের নষ্ট পুত্র # উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে একজনের দোষ অন্যের উপর চাপানো # উলুবনে মুক্তো ছড়ানো অপাত্রে উত্তম জিনিস দান # একাদশে বৃহস্পতি সৌভাগ্যের বিষয় # কলুর বলদ একটানা খাটুনি # কই মাছের প্রাণ যা সহজে মরে না # কেঁচো খুঁড়তে সাপ সামান্য থেকে অসামান্য # ঘাটের মড়া অতি বৃদ্ধ # ঘোড়া রোগ সাধ্যের অতিরিক্ত সাধ # চিনির বলদ ভারবাহী কিন্তু ফললাভের অংশীদার নয় # ছিনিমিনি খেলা নষ্ট করা # ছেলের হাতের মোয়া সহজলভ্য বস্তু # ঝিকে মেরে বউকে শেখানো পরোক্ষভাবে তিরস্কার করা # ঝোপ বুঝে কোপ মারা সুযোগ বুঝে কাজ করা # টনক নড়া চৈতন্যোদয় হওয়া # টাকার কুমির অন্যের টাকার মালিক # ডুমুরের ফুল দূর্লভ বস্তু # ঢাক পিটানো প্রচার করা # তামার বিষ অর্থের কুপ্রভাব # তীর্থের কাক আশায় অপেক্ষমাণ # দহরম মহরম ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক # দা কুমড়ো ভীষণ শত্রুতা # দুধের মাছি সুসময়ের বন্ধু # ধরাকে সরা জ্ঞান করা সকলকে তুচ্ছ ভাবা # ধরি মাছ না ছুঁই পানি কৌশলে কার্যোদ্ধার # ননীর পুতুল শ্রম বিমুখ # পদ্ম পাতার পানি ক্ষণস্থায়ী # ভূতের ব্যাগার অযথা শ্রম # মগের মুল্লুক অরাজক দেশ # মিছরির ছুরি মুখে মধু অন্তরে বিষ # রাবণের চিতা চির অশান্তি # রাঘব বোয়াল অত্যন্ত ক্ষমতাবান # শাপে বর অমঙ্গলে মঙ্গল কাটা # সাক্ষী গোপাল নিষ্ক্রিয় দর্শক # হাতে খড়ি শিক্ষার সূচনা # হাল ধরা দায়িত্ব গ্রহণ * বুলবুল আহমেদ রচিত বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি (একাদশ দ্বাদশ শ্রেণী) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: অউব্রা চালানোর সময় options থেকে "do not use section edit summary" তে টিকচিহ্ন দেন। তাহলে সম্পাদনা সারাংশে ধূসর রঙের top লেখাটা আসবে না। উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক তাকে দেখে ভয় হয় div> এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমি সোয়েব মাহমুদ, মোহম্মদপুর, ঢাকা বাংলাদেশ থেকে। ১৯৮৪ সালের ২৩শে নভেম্বর জন্ম। মূলত আমি কবিতায় যাপন করছি জীবন। ২০১৫ সালে প্রথম কবিতাগ্রন্থ প্রকাশিত হবার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১টি কবিতা সংকলনের সম্পাদনা সহ সর্বমোট ৫টি কবিতাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। কবিতা এবং কবি'র ইতিহাস আমার পছন্দের একটি বিষয়। সেজন্যই উইকিবুক'স এ আমার প্রবেশ। এই জ্ঞানার্জনের ফাঁকে ফাঁকে যদি আমি এখানে বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য নূন্যতম সাহায্যে আসতে পারি, সেটাই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা আমার জন্য। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{বিষয়শ্রেণীতেপাতা 1 পাতার_নাম 2 3 noinclude> noinclude বিষয়শ্রেণী:নির্বাচিত রন্ধনপ্রণালী উপকরণ টেমপ্লেট SUBPAGENAME noinclude> আইসক্রিম উৎপাদনে মূল উপাদানগুলোকে একসাথে মিশিয়ে মিশ্রক তৈরি করা হয়। এরপর মিশ্রককে পাস্তুরিত, সমরূপ ও ঠান্ডা করে পাকানো হয়। সুগন্ধিকারক বস্তুগুলোকে সাধারণত হিমায়ন প্রক্রিয়া শুরু করার পূর্ব মুহূর্তে মিশ্রকের সাথে মিশানো হয়। ফল, বাদাম, সিরাপ হিমায়ক থেকে বের করার পর মিশানো হয়। পানীয় ইংরেজিঃ Soft drink) হচ্ছে এক প্রকার মাদকবিহীন তরল পানীয়বিশেষ। এতে সচরাচর দ্রবীভূত অবস্থায় কার্বন ডাইই অক্সাইড সমৃদ্ধ পানি, মিষ্টিজাতীয় পদার্থসহ সুগন্ধযুক্ত পদার্থের উপাদান সন্নিবেশিত থাকে। এছাড়াও, ক্যাফেইন(আসক্তিজনক ফলের রস কিংবা উভয়ই কোমল পানীয়ে দ্রবীভূত অবস্থা থাকে। কোমল পানীয়কে অনেকে সোডা, পপ, কোক, সোডা পপ, ফিজি ড্রিঙ্ক, টনিক বা কার্বনেটেড বেভারেজ নামে ডেকে থাকেন। বিশ্বব্যাপী ব্যাপকভাবে বিক্রীত এবং জনপ্রিয় সুগন্ধযুক্ত পানীয় হিসেবে কোলা, চেরী, লেমন-লাইম, রুট বিয়ার, অরেঞ্জ, গ্রেপ, ভ্যানিলা, জিঞ্জার এলে, ফ্রুট পাঞ্চ এবং স্পার্কলিং লেমোন্যাড অন্যতম। অল্প ঠাণ্ডা কিংবা কক্ষের উপযোগী তাপমাত্রায় কোমল পানীয় পরিবেশন করা হয়। অনেকক্ষেত্রে গরম করেও পরিবেশন করা হয়ে থাকে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: # বইটি মূলত প্রথাগত অস্পষ্ট অধ্যায়ের কারণে প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষার্থীদের লক্ষ্যবস্তু হিসাবে লিখিত রয়েছে। # বই প্রধানত অধ্যয়নের জন্য মূল বইয়ের সহপাঠ হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। ''এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হওয়া বিষয়শ্রেণী। দয়া করে নিজে থেকে এখানে কোন রেসিপি যোগ করবেন না।'' বেগুনী একটি জনপ্রিয় বাঙালি নাস্তার খাবার যার উংপত্তি বাংলাদেশে এবং এটি ভারতেও প্রচলিত। এটা বেগুনের ফালিকে বেসনে ডুবিয়ে তেলে ভেজে তৈরি করা হয়। ইউরোপে অবারজিন ফ্রিটার্স নামে একই ধরণের একটি খাবার প্রচলিত আছে। বেগুনী সাধারনত নাস্তা হিসেবে পরিবেশিত হয়। অনেক স্থানে খিচুড়ির সঙ্গে বেগুনী খাওয়া হয়। বাংলাদেশে রমজান মাসে ইফতারির খাবার হিসেবে বেগুনী অত্যন্ত জনপ্রিয়। এসময় রাস্তার পাশে অস্থায়ী ভাবে যেসব খাবারের দোকান বসে তাতে অন্যান্য খাবারের সাথে বেগুনীও বিক্রি হয়। প্রথমে বেসনে সব উপকরণ শুধু বেগুন ও তেল বাদে, এক সাথে মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। বেগুন লম্বা লম্বা করে কেটে ধুয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। এতে বেগুন কালো হয় না। এখন লম্বা করে কাটা বেগুন বেসনের গোলায় ডুবিয়ে গরম ডুবো তেলে মচমচে করে ভেজে টিসু্তে তুলে কিছুক্ষন রেখে দিন। নুডলস একধরণের খাবার যা ঝটপট খাবার (ইন্সট্যান্ট ফুড) হিসেবে খুবই জনপ্রিয়। নুডলসের উৎস নিয়ে কিছু মতভেদ থাকলে অধিকাংশ মত অনুযায়ী এটা চীনদেশীয় খাবার বা চীনাদের আবিষ্কার। ময়দার তাল থেকে বিভিন্ন ধরণের নুডলস তৈরী করা হয়ে থাকে। লম্বা, সরু সুতার মত দেখতে নুডলসই বেশি দেখা যায়। তবে এটা ঢেউ খেলানো, নলাকার, খোলসাকার, ভাজ করা ইত্যাদি বিভিন্ন আকৃতির হয়ে থাকে। নুডলস সাধারণত ফুটন্ত পানিতে রান্না করা হয়। অনেকসময় রান্নার তেল ও লবণ ব্যবহার করা হয়। এদেরকে প্রায়শই কড়া ভাজা করা হয়। চাটনির দিয়ে নুডলস পরিবেশন করা হয়। অল্প সময় সংরক্ষণের জন্য নুডলস রেফ্রিজারেটরে রাখা হয়। নুডলস শব্দটি জার্মান শব্দ নুডেল থেকে এসেছে। কুসকুস হচ্ছে উত্তর আফ্রিকার একটি প্রধান খাবার, যা সুজির ছোট ছোট সিদ্ধ বল দিয়ে তৈরী করা হয়। সাধারণত তরকারীর উপরে এটা ছড়িয়ে দেওয়া হয়। সমগ্র উত্তর আফ্রিকার রন্ধনশৈলীতে কুসকুস উল্লেখযোগ্য আসন দখল করে আছে, মরক্কো, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া, মৌরিতানিয়া ও লিবিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের একটা ক্ষুদ্র অংশ এবং সিসিলির তরাপানিতে কুসকুস খুবই জনপ্রিয়। সুজির ওপর পানি ছিটিয়ে হাতের সাহায্যে ছোট ছোট গুলি তৈরী করা হয়। গুলিগুলোকে আলাদা করে রাখতে সামান্য শুকনো আটা মাখিয়ে নেওয়া হয়। এরপর এগুলোকে ছেঁকে নেওয়া হয়। খুবই ছোট গুলি গুলি ছাঁকনির ছিদ্র দিয়ে আলাদা করে নেওয়া হয়। এগুলোকে আবার পানি ছিটিয়ে গুলিতে রূপান্তরিত করে আটা মাখিয়ে আলাদা করে রাখা হয়। সব সুজি দিয়ে কুস্কুসের দানা বা গুলি তৈরী হওয়া না পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে। এটা খুবই শ্রমসাধ্য কাজ। কুসকুস তৈরীর ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে একদল মহিলা একসাথে বসে কয়েকদিন ধরে বেশি করে কুসকুস দানা তৈরী করে রৌদ্রে শুকিয়ে কয়েক মাস ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করে। ঐতিহ্যগতভাবে শস্যের কঠিন অংশ থেকে কুস্কুস তৈরী করা হয়। কঠিন এই অংশকে যাঁতায় পিষে গুঁড়ো তৈরী করা হয়। আধুনিক সময়ে কুসকুস উৎপাদন যন্ত্র নির্ভর হয়ে পড়েছে এবং বিশ্বের বিভিন্ন অংশের বাজারে কুস্কুস কিনতে পাওয়া যায়।  পশ্চিম আফ্রিকার সাহেলিয় দেশে, যেমন মালি এবং সেনেগাল, বাজরা বেঁটে বা যাঁতায় ফেলে গুঁড়ো করে কুস্কুসের জন্য প্রয়োজনীয় আকারে রূপান্তরিত করা হয়। অধিকাংশ পশ্চিমা সুপারমার্কেটে বিক্রি হওয়া ইন্সট্যান্ট কুস্কুস আগে থেকে সিদ্ধ করা এবং শুকনো থাকে। সাধারণ[[ত কুস্কুসের সাথে এর পরিমানের দেড় গুণ পানি মিশিয়ে পাঁচ মিনিট বদ্ধ অবস্থায় রাখা হয়। শুকনো পাস্তা এবং শুকনো শস্য যেমন চাল রান্নার চেয়ে এই প্রাক সিদ্ধ কুস্কুস সাধারণ কুস্কুস রাঁধতে কম সময় লাগে। তিউনিসিয়া, আলজেরিয়া, মরক্কো এবং লিবিয়ায় সাধারণত মশলাযুক্ত বা হালকা ঝোলযুক্ত সবজি (গাজর, আলু ইত্যাদি) এবং মাংসের (সাধারণত মুরগির মাংস, ভেড়ার মাংস বা খাসির) সঙ্গে পরিবেশিত হয়। আলজেরিয়া ও মরক্কোয় এটা তৈরি করা হয়, বেশিরভাগ মসলা দিয়ে এটা বেশীরভাগ সময়ে মশলাযুক্ত হারিসসা সস দিয়ে তৈরী করা হয় এবং প্রায় সবকিছু যেমন ভেড়ার মাংস, মাছ, সী-ফুড, গরুর মাংস এবং কখনো কখনো দক্ষিণ অঞ্চলের উট ইত্যাদির সাথে পরিবেশন করা হয়। মাছ রান্না তিউনিসিয়ার একটি বিশিষ্টতা এবং অক্টোপাস, স্কুইড বা অন্যান্য সীফুড গরম, লাল, মসলাযুক্ত সস দিয়েও তৈরি করা যেতে পারে। তিউনিসিয়ার প্রতিটি অনুষ্ঠানে কুস্কুস তৈরী করা হয়। কিছু কিছু অঞ্চলে (বেশিরভাগ সময় রমজান) মরুর মিষ্টি মাসফাউফ নামে পরিচিত। এটা লিবিয়ায় মাংসের সংগে পরিবেশন করা হয়। অধিকাংশ সময়ে ভেড়ার মাংস কিন্তু কখনো উট এবং কালেভদ্রে গরুর মাংস ত্রিপোলি ও লিবিয়ার পশ্চিম অংশে ব্যবহৃত হয়। অফিসিয়াল অনুষ্ঠান বা বিবাহ অনুষ্ঠানে তৈরী করা হয় না। ডেজার্ট হিসেবে কুস্কুস খাওয়া হয়, খেঁজুর, তিল, বিশুদ্ধ মধু এবং স্থানীয়ভাবে পরিচিত মাঘরুদ দিয়ে তৈরী করা হয়।  ইজরায়েলের সাধারণত উৎসব এবং ছুটির দিনে এটা পরিবেশন করা হয়। তিউনিশিয়া, আলজেরিয়া, মরক্কো এবং লিবিয়া থেকে মাগরেবি অভিবাসীদের হাত ধরে এটা ইসরাইলে এসেছে। মিশরে ডেজার্ট হিসেবেই কুস্কুস বেশি খাওয়া হয়। মাখন, চিনি, দারুচিনি, কিশমিশ, বাদাম এবং উপরে ক্রিম দিয়ে এটা প্রস্তুত করা হয়। ফ্রান্সেও কুসকুস খুব জনপ্রিয় যেখানে এটা এখন ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে বিবেচিত হয়। এটা স্পেন, পর্তুগাল, ইতালি এবং গ্রীসেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনেক জরীপে এটা প্রিয় খাবার হিসেবে উঠে এসেছে। ২০০৬ সালের ১১ ও ১২ জানুয়ারি মাসে ম্যাগাজিন নোত্রে তেম্পস বিভিন্ন বয়সের, লিংগের, গৃহপেশায় নিয়োজিত ১০০০ মানুষের মধ্যে মুখোমুখি এক সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মাগরেবি রেস্টুরেন্টে কুস্কুস পরিবেশিত হয়।  ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি এবং পর্তুগাল, শব্দ "কুস্কুস স্প্যানিশ এবং ইতালিয় ভাষায় কুসকুস; পর্তুগিজ ভাষায় কুজকুজ) বলতে সাধারণত ঝোলওয়ালা কুস্কুসকে বোঝায়। ফরাসি, স্প্যানিশ, ইতালীয়, এবং পর্তুগিজ মুদির দোকান ও সুপারমার্কেটে ইনস্ট্যান্ট কুস্কুস এবং সবজির ক্যান ও মাংস একত্রে প্যাকেজ সেট হিসেবে বিক্রি করা হয়। তিউনিশিয় রন্ধনশৈলীর মত এটা হারিসসা সস দিয়ে পরিবেশন করা হয়। ভিয়ে প্রাতিকু গৌরমান্দ সাময়িকীর জন্য ২০১১ সালে টিএনএস পরিচালিত এ সমীক্ষায়  ফরাসি মানুষ তৃতীয় প্রিয় খাবার হিসেবে কুস্কুসকে নির্বাচিত করে এবং ফ্রান্সের পূর্ব অংশে প্রথম হয়। উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যে কুস্কুস সাধারণ বা সুগন্ধিযুক্ত প্যাকেটে পাওয়া যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এটা বড় মুদি দোকানগুলোর জাতিগত বা স্বাস্থ্য-খাদ্য বিভাগে পাওয়া যায়। ল্যাটিন আমেরিকায় কিছু রেসিপি প্রচলিত আছে যেখানে শস্য গুঁড়ো সফেদা এবং অন্যান্য উপাদানের সাথে মাখিয়ে সিদ্ধ করা হয়। অন্যান্য উপাদানের মধ্যে থাকে কুস্কুজ অন্যান্য উপাদানের মধ্যে থাকে কুস্কুজ উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ব্রাজিল এবং এর সংলগ্ন অঞ্চলসমূহে খুবই জনপ্রিয়। এটা চিনি ও দুধ, বিভিন্ন মাংস, পনির ও ডিম এবং অন্যান্য উপাদানের সাথে পরিবেশন করা হয়।  ফিলিস্তিনে মাফতৌল কে একটি বিশেষ ধরনের কুস্কুসকে হিসাবে বিবেচনা করা হয় কিন্তু ভিন্ন উপাদানে ভিন্ন আকারে প্রস্তুত করা হয়। এটা উত্তর আফ্রিকার কুস্কুস থেকে আকারে বড় কিন্তু একইভাবে সিদ্ধ করা হয় এবং গারবাঞ্জো বিচির দিয়ে রান্না করা হাড় ছাড়ানো মুরগীর মাংসের ঝোল দিয়ে বিভিন্ন উৎসব পার্বণে পরিবেশন করা হয়। মাফতৌল আরবি শব্দ যার আদিমূল ফা-তা-লা অর্থ পেঁচানো বা পাঁকানো। সাদা ময়দা থেকে হাতে ঘোরানো যন্ত্রের সাহায্যে মাফতৌল প্রস্তুত করা হয়। ফিলিস্তিনী রন্ধনশৈলীতে মাফতৌল একটি বিশেষ খাবার যা সকল রাঁধুনী তৈরী করতে পারে না। প্রতিবছর বীর যেইতে মাফতৌল উৎসব হয় যেখানে মাফতৌল তৈরীর প্রতিযোগিতা থাকে। ইসরায়েলে মাফতৌলের মতই অনুরূপ একটি খাবার প্টিটিম (একই রকম দেখতে হলেও স্বাদ আলাদা) প্রস্তুত করা হয় যার অনেক প্রকারভেদ রয়েছে এবং দেখতে ছোট ত্রিভুজাকৃতির, চাল (অনেকসময় বেন গুরিয় চাল নামে পরিচিত) এবং অন্যান্য ধরণের মত। প্টিটিমের সব থেকে জনপ্রিয় ধরণটি কুস্কুসের মত দেখতে এবং আমেরিকানরা একে নামে ডাকে। ইজরায়েলের বাইরে ওসেম কোম্পানী এই নামে খাবারটি বিক্রি করে। প্টিটিম মোগরাবিয়া এক জিনিস না হলেও দুটো একই ভাবে ব্যবহার করা যায়। মোগরাবিয়া হচ্ছে আবরণ যুক্ত কুস্কুস। আমেরিকায় অনেকসময় ইজরায়েলি কুস্কুসকে ভুল করে মাফতৌল বলা হয়ে থাকে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: হিন্দুধর্ম পৃথিবীর প্রাচীন ও প্রধান ধর্মগুলির অন্যতম। এই বইটিতে দশ থেকে বারো বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের উপযোগী করে হিন্দুধর্মের ঈশ্বর-ধারণা, দেবদেবী, সাধুসন্ত, ধর্মগ্রন্থ, ইতিহাস, প্রতীকতত্ত্ব, মন্দির ও উপাসনা, উৎসব-অনুষ্ঠান, তীর্থস্থান ও হিন্দু জীবনের আদর্শের কথা তুলে ধরা হল। div> # ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। তিনিই জগৎ সৃষ্টি করেছেন এবং জগতের প্রতিটি প্রাণীর মধ্যে বিরাজ করছেন। # নিজের মধ্যে ঈশ্বরের সেই স্বরূপটিকে খুঁজে বের করারই নাম হল ধর্ম। # ঈশ্বর সবার মধ্যে রয়েছেন। তাই ঈশ্বরের সেবা করছি মনে করে সকলের সেবা করাই পরম কর্তব্য। # পশুপাখি, কীটপতঙ্গ ইত্যাদির থেকে মানুষ শ্রেষ্ঠ। কারণ, মানুষ ঈশ্বরকে চিন্তা করতে পারে। তাই মানুষের জীবনের চরম লক্ষ্য হল ঈশ্বরকে লাভ করা। # সত্য কথা বলা, অপরের জিনিস চুরি না করা, কারও ক্ষতি না করা, এমনকি কারও ক্ষতির চিন্তাও না করা এবং খাওয়াদাওয়া, ঘুম ইত্যাদি সব ব্যাপারে সংযত থাকাই জীবনের পরম কর্তব্য। উইকিশৈশবে ছোটোদের জন্য লেখা সৌরজগৎ বইটিতে তোমাদের স্বাগত জানাই। মহাকাশ সম্ভবত মানবজাতির শেষ সীমান্ত। সৌরজগতের বেশিরভাগ বস্তুকে পৃথিবীর মাটি থেকে ছোটো ছোটো বিন্দুর মতো দেখায়। তবুও আমাদের ওই মহাজাগতিক প্রতিবেশীদের ব্যাপারে জেনে রাখাটা খুবই দরকার। যদি বড়ো হয়ে তুমি একজন মহাকাশচারী হয়ে মহাশূন্যে বেড়াতে যাও, তাহলে তো তোমাকে সৌরজগৎ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে হবে। সেখানে যাঁরা যান, তাঁদের কাজকর্ম আমাদের উপর প্রভাব ফেলে। তাই তুমি যদি সেখানে নাও যাও, তাহলেও মহাকাশ সম্পর্কে তোমাকে জেনে রাখতেই হবে। তাছাড়া যদি তোমার সঙ্গে কোনও জ্যোতির্বিজ্ঞানী বা মহাকাশচারীর দেখা হয়ে যায়, তবে তার সামনে দাঁড়িয়ে তো আর তুমি বোকার মতো কথা বলতে চাইবে না! তাই সৌরজগৎ সম্পর্কে জেনে রাখার গুরুত্ব কতটা, তা উপলব্ধি করে এখানে এই উইকিশৈশবে অনেক বিশেষজ্ঞ নিজেদের সময় ও প্রতিভার সদ্‌ব্যবহার করে এই বইটি প্রস্তুত করেছেন। উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের অন্যতম প্রকল্প এই উইকিবই। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল সারা বিশ্বে জ্ঞানের প্রসারের জন্য ছোটো বড়ো সবার উপযোগী উচ্চমানের সহজলভ্য পাঠ্যপুস্তক বিনামূল্যে সরবরাহ করা। বইপাড়ার নামী প্রকাশনা সংস্থাগুলি ধ্রুপদি বইগুলি নতুন করে ছেপে অথবা সুপ্রতিষ্ঠিত লেখক বা স্বনামধন্য সেলিব্রিটিদের নতুন বই প্রকাশ করে মুনাফা অর্জন করে। কিন্তু ব্যবসার এই প্রথাগত কাঠামোটি উল্টে গিয়ে যখন ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে নতুন প্রতিভারা উঠে আসেন, তখন শুধুমাত্র মেধার ভিত্তিতে লেখা সত্যিকারের ভালো নতুন বই প্রকাশিত হওয়ার সুযোগ অনেকটাই বেড়ে যায়। এই প্রকল্পটির মাধ্যমে আমরা পৌছে গিয়েছি গতকালের বইপত্র এবং আগামীকালের জন্য লেখা সব পেয়েছির বিশ্বকোষের এক মোড়ের মাথায়। শুধুমাত্র এই বইটি পড়েই এবং অন্যদের এই বইটির কথা জানিয়েই, তুমি তথ্যের মুক্ত উৎসের দিকে এবং প্রকাশনা জগতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কাজে এক ধাপ এগিয়ে যাবে। আর শেষে আরেকবার স্বাগত জানাই। বিজ্ঞানীরা এখনও মহাবিশ্বকে আবিষ্কার করে চলেছেন। গাছপালা বা জন্তু-জানোয়ারের মতো ছোটো ছোটো জিনিস থেকে শুরু করে সৌরজগৎ বা ছায়াপথের মতো বিরাট বিষয়ের অনেক কিছুই এখনও বিজ্ঞানীদের গোচরে আসেনি। ইউরোপে ১৭শ শতাব্দীর গোড়ার দিকে আবিষ্কৃত হয় টেলিস্কোপ। তারপর গ্যালিলিও গ্যালিলির মতো কৌতুহলী বিজ্ঞানীরা খুব দূরের বস্তু খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়ে যান। এই টেলিস্কোপের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা সৌরজগৎ ও মহাবিশ্বের এমন অনেক জিনিস দেখতে পান, যা তার আগে কেউ কোনওদিন দেখেনি। গ্যালিলিও তার দূরবীনের সাহায্যে শনিকে ঘিরে থাকা বলয়গুলিকে দেখতে পান এবং চাঁদের অনুপুঙ্খ ছবি আঁকেন। বৃহস্পতির সবচেয়ে বড়ো চারটি উপগ্রহকেও (যেগুলিকে এখন গ্যালিলিও চাঁদ বলা হয়) দেখেছিলেন। আর দেখতে পেয়েছিলেন সূর্যের কলঙ্কগুলি। পৃথিবী ও মহাশূন্যে স্থাপিত টেলিস্কোপগুলি এখনও সৌরজগৎ আবিষ্কার করে চলেছে। টেলিস্কোপ বেশ কয়েক ধরনের হয়। সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় অপটিক্যাল টেলিস্কোপ বা আলোক দূরবীন ও রেডিও দূরবীন। "অপটিক্যাল" বলতে আলোকসম্বন্ধীয় বোঝায়। আলোর প্রতিফলন ধরার মাধ্যমেই এই দূরবীন কাজ করে। গ্যালিলিওর দূরবীন এই ধরনেরই ছিল। রেডিও দূরবীন মহাকাশ থেকে আগত রেডিও তরঙ্গগুলি ধরে। রেডিও তরঙ্গ প্রাকৃতিকভাবেই সৃষ্টি হয়। মানুষকেই যে এই তরঙ্গ সৃষ্টি করতে হবে, তার কোনও মানে নেই। ১৯৫০-এর দশকের আগে পর্যন্ত মানুষ পৃথিবীর মাটিতে দাঁড়িয়েই সৌরজগৎ পর্যবেক্ষণ করে এসেছিল। ১৯৫৭ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন (এই দেশটি এখন রাশিয়া ও অন্যান্য অনেকগুলি দেশে বিভাজিত হয়ে গিয়েছে) মহাকাশে প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপন করে। এই উপগ্রহটির নাম ছিল স্পুটনিক ১ উচ্চারণ স্পূ-ট্‌নীক । সেই সময় থেকে মানুষ সৌরজগৎ আবিষ্কারের জন্য মহাকাশযান উৎক্ষেপন করে আসছে। এই সব যানের কোনও কোনওটিকে মানুষ নিজে মহাকাশে নিয়ে গিয়েছে, কোনওটিকে আবার পৃথিবীর মাটিতে দাঁড়িয়েই মানুষ মহাকাশে চালনা করেছে। এখন মানুষের তৈরি করা মহাকাশযানগুলি সৌরজগতের দিকে দিকে গ্রহ-উপগ্রহগুলিকে পর্যবেক্ষণ করে চলেছে। সেই সব মহাকাশযান তথ্য সংগ্রহ করে পৃথিবীতে পাঠাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে সেই সব তথ্য ব্যাখ্যা করছেন। প্রতি বছরই তারা সৌরজগৎ সম্পর্কে নতুন কিছু জানতে পারছেন। মাঝে মাঝে অন্য জগৎ সম্পর্কে তারা এমন কিছু জানতে পারছেন যা আমাদের এই পৃথিবীকেই মনে করিয়ে দেয়।তাছাড়া আরও অনেক কিছুই তারা জানতে পারছেন, যা খুবই অদ্ভুত। তারা যা জানছেন, তা দিয়ে এই পৃথিবী, পৃথিবীর ইতিহাস ও পৃথিবীর চারপাশ সম্পর্কে আমার জ্ঞান আরও পরিপুষ্ট হচ্ছে। কোনও বস্তু কত বড়ো, কতটা গরম বা ঠান্ডা, এবং কত দূরে আছে, তা মাপার জন্য একটি পরিমাপ পদ্ধতি বিজ্ঞানীদের কাছে খুব দরকারি এক বিষয়। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে আমরা মেট্রিক পদ্ধতি প্রয়োগ করে থাকি। এই পদ্ধতির নামকরণ করা হয়েছে মূল একক মিটারের নাম অনুসারে। এই বইটিতে যত ধরনের পরিমাপ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে, তার একটি বিবরণ নিচে দেওয়া হল। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে চর্যাপদের যুগ থেকে বিংশ শতাব্দীর শেষভাগ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্যের পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস আলোচিত হয়েছে। এই বইটিতে বাংলা সাহিত্যের হাজার বছরের ইতিহাস বিষয় অনুযায়ী কালানুক্রমিকভাবে বর্ণিত হয়েছে। এই সুদীর্ঘ সময়ের মধ্যে তুর্কি আক্রমণ, ইসলামের প্রসার, গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্মের উদ্ভব, পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার, জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, দেশবিভাগ, পূর্ব পাকিস্তানের ভাষা আন্দোলন, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ, পশ্চিমবঙ্গে নকশাল আন্দোলন ইত্যাদি ঘটনাও বাংলা সাহিত্যকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছিল। এই সব ঘটনার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও বাংলা সাহিত্যের উপর এই ঘটনাগুলির প্রভাবের কথাও যথাস্থানে পৃথক অধ্যায়ে বা পৃথক পরিচ্ছেদে আলোচনা করা হল। প্রাচীন বাংলার ইতিহাস, বাঙালি জাতির ইতিহাস, বাংলা ভাষার উদ্ভব, বাংলার সংস্কৃত ও অপভ্রংশ-অবহট্‌ঠ সাহিত্য, বাংলা সাহিত্যের উন্মেষ, প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য, যুগবিভাগ, সাহিত্যের প্রধান শাখা বা বর্গ, কাব্যরীতির প্রকারভেদ পরিচয়, আবিষ্কার, নামকরণ, রচনাকাল, পদের সংখ্যা, পদকর্তা, ধর্ম ও দর্শন, সন্ধ্যাভাষা, সাহিত্যমূল্য, সমাজচিত্র, ঐতিহাসিক গুরুত্ব তুর্কি বিজয়, তুর্কি শাসনের বিভিন্ন পর্যায়, সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলির অবলুপ্তি, হিন্দু ও বৌদ্ধধর্মের বিপর্যয়, ইসলামের প্রসার, হিন্দু ধর্মীয়-সাংস্কৃতিক সংঘাত, বাঙালি সংস্কৃতির নতুন সমন্বয় বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ, তুর্কি বিজয়ের ফলশ্রুতি, সমসাময়িক সামাজিক অবস্থা, মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের পটভূমি পরিচয়, পুথি আবিষ্কার, বড়ু চণ্ডীদাস ও বাংলা সাহিত্যে চণ্ডীদাস সমস্যা, নামকরণ, রচনাকাল নির্ণয়, খণ্ড বিন্যাস, সংক্ষিপ্ত কাহিনি, চরিত্র বিশ্লেষণ (রাধা, কৃষ্ণ ও বড়ায়ি বৈশিষ্ট্য, কাব্যমূল্য ও কবিপ্রতিভা, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের গুরুত্ব পরিচয়, প্রাক্‌চৈতন্য বৈষ্ণব পদাবলি, বিদ্যাপতির জীবনী ও রচনাবলি, ব্রজবুলি ভাষা, বাংলা সাহিত্যে বিদ্যাপতি, বিদ্যাপতির কবিপ্রতিভা ও তাঁর পদাবলির কাব্যমূল্য, পদাবলির চণ্ডীদাস, চণ্ডীদাসের পদাবলি ও কবিপ্রতিভা, বিদ্যাপতি ও চণ্ডীদাসের তুলনা,চন্ডীদাস পূর্বরাগ পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবি এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: দুর্গাপূজার সময় তোমরা সবাই খুব আনন্দ করো: নতুন জামা পরে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখতে যাও আনন্দমেলা শুকতারা আর অন্য সব পত্রপত্রিকার শারদীয়া সংখ্যায় নতুন নতুন গল্প-উপন্যাস, কমিকস ইত্যাদি পড়ো, বাড়িতে নানা রকম মিষ্টি আর নোনতা খাবার বানানো হয়, অনেকে আবার বাইরে গিয়ে রেস্তোরাঁতেও খাও। ঠিক তেমনই কালীপূজার সময় কত বাজি পোড়াও, রথের দিন রথ টানো, দোলের দিন সকাল থেকে রং খেলা চলে, আবার সরস্বতী পূজায় সক্কাল সক্কাল স্নান সেরে বাড়িতে বা ইস্কুলে পুষ্পাঞ্জলি দিতে যাও। এই রকম পূজাপার্বণে দিনে অনেক মানুষ যখন একসঙ্গে আনন্দে মেতে ওঠে, তখনই তাকে বলে উৎসব। অন্য সব ধর্মের মানুষের মতো আমরা হিন্দুরাও নানারকম উৎসব পালন করি। কেন করি জানো? শুধু আনন্দ করতে নয়। উৎসবের দিন আমরা ঈশ্বরের আশীর্বাদ প্রার্থনা করি। তাই এসো, আমাদের প্রত্যেকটি উৎসব সম্পর্কে কিছু কিছু কথা জেনে নিই আমরা। নিচে প্রত্যেকটি উৎসবের একটি করে ছবি দেওয়া হল। যে উৎসব সম্পর্কে জানতে চাইছ, সেই উৎসবের ছবিটিতে ক্লিক করলেই উৎসবের পাতাটি খুলে যাবে: আমাদের সবচেয়ে বড়ো উৎসবটি যে দুর্গাপূজা সেটা বোধহয় আর বলে দিতে হবে না। আমরা এই উৎসবটিকে দুর্গোৎসব বা শারদোৎসব ও বলে থাকি। তাছাড়া শুধু পুজো বলতে আমরা দুর্গাপূজাকেই বুঝি। আমাদের সবচেয়ে বড়ো উৎসবটি যে দুর্গাপূজা সেটা বোধহয় আর বলে দিতে হবে না। আমরা এই উৎসবটিকে দুর্গোৎসব বা শারদোৎসব ও বলে থাকি। তাছাড়া শুধু পুজো বলতে আমরা দুর্গাপূজাকেই বুঝি। এই উৎসব যে দেবী দুর্গার পূজা, সেটা তো উৎসবের নামটিই বলে দিচ্ছে। দুর্গাপূজা অবশ্য অবাঙালি হিন্দুরাও পালন করেন। কিন্তু বাঙালিদের মতো উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে নয়। বছরে দু'বার দুর্গাপূজা হয়ে থাকে। চৈত্র মাসে আর আশ্বিন মাসে। চৈত্র মাসের দুর্গাপূজাকে বলে বাসন্তী দুর্গাপূজা এবং আশ্বিন মাসের পূজাটিকে বলে শারদীয়া দুর্গাপূজা । বাসন্তী দুর্গাপূজা কম লোকেই করে। দুর্গাপূজার যা কিছু আনন্দ-উৎসব, সব শারদীয়া পূজাটিকে ঘিরেই হয়ে থাকে। আগেই বলেছি যে, দুর্গাপূজা বাঙালি ও অবাঙালি সব হিন্দুরাই পালন করেন। তাই শুধু পশ্চিমবঙ্গ, বাংলাদেশ ও ত্রিপুরা নয়, ভারতের অন্যান্য রাজ্যে আর বিশ্বের অন্য অনেক দেশে দুর্গাপূজা পালিত হয়ে থাকে। আর যেখানে বাঙালি হিন্দুরা থাকেন, সেখানে তো দুর্গাপূজা মহাসমারোহে পালিত হয়। জানো তো, ২০০৬ সালে গ্রেট ব্রিটেনে রাজধানী লন্ডন শহরে ব্রিটিশ মিউজিয়ামের গ্রেট হলে "ভয়েসেস অফ বেঙ্গল" নামে একটি সাংস্কৃতিক প্রদর্শনীতে স্থানীয় প্রবাসী বাঙালিরা আর জাদুঘর কর্তৃপক্ষ মিলে বিশাল এক দুর্গাপূজার আয়োজন করেছিলেন। দুর্গাপূজা সবচেয়ে বড়ো উৎসব কেন তোমরা জিজ্ঞাসা করতে পারো, দুর্গাপূজাকে আমরা বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড়ো উৎসব কেন বলি? আসলে এই উৎসবে যে ঝাঁকজমক হয়, তা আর কোনও উৎসবে হয় না। কয়েক মাস ধরে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নেওয়া হয়। পুজো উপলক্ষ্যে বাড়ির বড়োরা তোমাদের নতুন জামাকাপড় কিনে দেন। স্কুল, কলেজ, অফিসে দশ-পনেরো দিন ছুটি থাকে। তোমরা নিশ্চয় লক্ষ্য করেছো, পুজো এলেই পাড়ায় কেমন সাজো-সাজো রব পড়ে যায়। প্যান্ডেল তৈরি হয়। সারা পাড়া আলো দিয়ে সাজানো হয়। দুর্গা ঠাকুরের বড়ো প্রতিমা আসে। ষষ্ঠী থেকে পুজো শুরু হয়, শেষ হয় সেই দশমীতে পুরো পাঁচ দিন ধরে পুজো চলে। পাড়ায় পুজো দেখে, প্রসাদ পেয়ে, সন্ধ্যেবেলা নতুন জামা পরে অন্যান্য পাড়ার ঠাকুর দেখতে যাও তোমরা। পুজোর সময় অনেকগুলি পুজোসংখ্যা বই বের হয়। সেই সব বই তোমরা পড়েছ। আনন্দমেলা শুকতারা আরও কত সব বই। তাতে অনেক গল্প, উপন্যাস, কমিকস কত কি থাকে। এত সব কি আর অন্য কোনও উৎসবে হয়? হয় না। সেই জন্যই দুর্গাপূজা আমাদের সবচেয়ে বড়ো উৎসব। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: শ্রীরামকৃষ্ণ হলেন একজন বাঙালি হিন্দু ধর্মগুরু। তিনি ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দের গুরুদেব। তার ভক্তেরা তাঁকে ভগবানের সর্বশ্রেষ্ঠ অবতার মনে করেন। ছোট্ট বন্ধুরা, এই বইটিতে আমরা শ্রীরামকৃষ্ণ সম্পর্কে জানব। * প্রথমেই আমরা জেনে নেব শ্রীরামকৃষ্ণের জীবনকথা: * এরপর শ্রীরামকৃষ্ণ আমাদের কী শিখিয়েছিলেন, তা জানব: * শ্রীরামকৃষ্ণ সম্পর্কে এবার আরও কিছু জানব: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক ==ট-এ টগর করা যায় কী ==উইকিশৈশব: বর্ণমালায় ফুল পাতার ইতিহাস আড়ালে কেন সুকান ০৪:৪৭, ৪ এপ্রিল ২০১৯ (ইউটিসি Sumasa এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বর্তমানে কোন ইন্টারফেস প্রশাসক নেই। আমি ৪র্থ মেয়াদের মত আগামী ২ বছরের জন্য অস্থায়ী প্রশাসক রয়েছি। উইকিবইয়ে বিভিন্ন গ্যাজেট এবং CSS/JS পাতাগুলি সম্পাদনা করতে ন্যূনতম একজন ইন্টারফেস প্রশাসক প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে আমি মনোনয়ন প্রার্থী হিসাবে আবেদন করছি। প্রিয় প্রার্থী, আবেদনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দয়া করে নিচের মৌলিক প্রশ্নগুলির উত্তর দিন: ১ আপনি কি প্রকারের ও কেন ইন্টারফেস প্রশাসকত্বের কাজ করতে আগ্রহী? উ সাইটব্যাপী গ্যাজেট এবং CSS/JS পাতাগুলি সম্পাদনা করতে। ২ বাংলা উইকিবইয়ে আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কি এবং কেন? উ উইকিবইয়ের সার্বিক সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, গ্যাজেট, রন্ধনপ্রণালী, উইকিশৈশবে কাজ। [[বিষয়শ্রেণী:ইন্টারফেস প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] পুরো বই সম্পর্কে চিন্তা করুন এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{রন্ধনপ্রণালী বইয়ের পাতার ধরন পরিভ্রমণ}} একেক জনের পছন্দের খাবার একেক রকম, কিন্তু প্রায়ই চিকিৎসা সম্পর্কিত কারনে বিশেষ খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করে চলে। অনেকে ওজন বাড়াতে, ওজন কমাতে অথবা খাদ্যে এলার্জি থাকার কারনে অনেকে বিশেষ খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করেন। এছাড়াও খাদ্য প্রেমিরা ধর্মীয় বিধিনিষেধ অনুযায়ী নিজের পছন্দের খাদ্যাভ্যাস বাছাই করে। নিচে কিছু প্রধান খাদ্যের একটি তালিকা রয়েছে এবং যারা মাধ্যমে খাদ্যাভ্যাস অনুযায়ী পছন্দের খাবার নির্বাচন করতে সহজ হবে। {{cooknav বিশেষ খাদ্য এবং খাদ্যভ্যাস local uncategorized_namespaces ব্যবহারকারী আলাপ ব্যবহারকারী_আলাপ উইকিবই_আলোচনা চিত্র_আলোচনা টেমপ্লেট_আলোচনা সাহায্য_আলোচনা বিষয়শ্রেণী_আলোচনা প্রবেশদ্বার_আলোচনা মডিউল_আলাপ মিডিয়াউইকি_আলোচনা ['interview সাক্ষাত্কার গ্রহণ করেন $1', ['help page link সাহায্য:উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি', ['undefined_error একটি অনির্দিষ্ট ত্রুটির অবস্থা সহকারে ডাকা হয়েছে', ['unknown_argument_map যুক্তির নকশা এই পরিবর্তনশীলের জন্য সংজ্ঞায়িত হয়নি', ['bare_url_no_origin অনাবৃত url পাওয়া গেছে কিন্তু মূল নির্দেশক শূন্য বা ফাঁকা', ['long'] জানুয়ারি 1 জানুয়ারী 1 ফেব্রুয়ারি 2 ফেব্রুয়ারী 2 মার্চ 3 এপ্রিল 4 মে 5 জুন 6 জুলাই 7 আগস্ট 8 আগষ্ট 8 অগাস্ট 8 সেপ্টেম্বর 9 অক্টোবর 10 নভেম্বর 11 ডিসেম্বর 12}; ['short'] জানু 1 ফেব্রু 2 মার্চ 3 এপ্রি 4 মে 5 জুন 6 জুল 7 আগস্ট 8 সেপ্টে 9 অক্টো 10 নভে 11 ডিসে 12}; ['etal উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ও অন্যান্য স্পষ্টভাবে ব্যবহার করছে', CS1 maint: Explicit use of et al. category ইউআরএল ছাড়া ও সংগ্রহের তারিখসহ উদ্ধৃতি ব্যবহার করা পাতা‎', message arXiv উদ্ধৃতিতে অসমর্থিত প্যারামিটার রয়েছে', message 1 এর মান পরীক্ষা করুন', category ইউআরএল ছাড়া ওয়েব উদ্ধৃতি ব্যবহার করা পাতা', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: অবদানকারী', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: অবদানকারী', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: অবচিত প্যারামিটার', category ইউআরএল ছাড়া ও বিন্যাসসহ উদ্ধৃতি ব্যবহার করা পাতা', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: প্যারামিটারের মান অবৈধ', category অসমর্থিত প্যারামিটার ব্যবহার করা উদ্ধৃতিসহ পাতা', category অসমর্থিত প্যারামিটার ব্যবহার করা উদ্ধৃতিসহ পাতা', message একের অধিক $1 উল্লেখ করা হয়েছে', category প্রয়োজনাতিরিক্ত প্যারামিটার থাকা উদ্ধৃতিসহ পাতা', message লেখা 1" উপেক্ষা করা হয়েছে', category নামবিহীন প্যারামিটার ব্যবহার করা উদ্ধৃতিসহ পাতা', message ভ্যানকুভার শৈলীতে ত্রুটি 1', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: ভ্যানকুভার শৈলী', link আমাজন স্ট্যান্ডার্ড আইডেন্টিফায়ার নাম্বার', link ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মিউজিক নাম্বার', link ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড সিরিয়াল নাম্বার', link অফিস অফ সায়েন্টিফিক এন্ড টেকনিক্যাল ইনফরমেশন', link সোশ্যাল সাইন্স রিসার্চ নেটওয়ার্ক', এটি প্রস্তুতপ্রণালীর উপকরণ বিষয়ক মূল বিষয়শ্রেণী। লেবুর অনেক গুণ। লেবুর শরবত একটি আদর্শ স্বাস্থ্যসম্মত পানীয়। মাত্র একটি মাঝারি আকৃতির লেবু থেকে চল্লিশ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি বা এসকরবিক এসিড পাওয়া যা একজন মানুষের দৈনিক চাহিদা পূরণের জন্য যথেষ্ট। ভিটামিন ‘সি’ দেহের রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলোর কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। শরীরের কোনো অংশ কেটে গেলে বা ক্ষত হলে দ্রুতগতিতে কোলাজেন কোষ উপাদান তৈরি করে ক্ষত নিরাময়েও সাহায্য করে এই ভিটামিন ‘সি’। লেবুতে পর্যাপ্ত পরিমাণ সাইট্রিক এসিড বিদ্যমান যা ক্যালসিয়াম নির্গমন হ্রাস করে পাথুরী রোগ প্রতিহত করতে পারে। লেবুর খোসার ভেতরের অংশে ‘রুটিন’ নামের বিশেষ ফ্ল্যাভানয়েড উপাদান আছে যা শিরা এবং রক্তজালিকার প্রাচীরকে যথেষ্ট শক্তিশালী এবং সুরক্ষা দেয়। ফলে স্বভাবতই হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে। লেবুর অন্যান্য ব্যবহারও কম নয়। রান্নায় বা আহারে লেবুর ব্যবহার বিজ্ঞানসম্মতভাবেই স্বাস্থ্যপ্রদ। ত্বক বা রূপচর্চায় লেবুর ব্যবহার ঐতিহ্যগত ভাবেই সুপ্রচলিত। বয়সজনিত মুখের স্পট বা দাগ সারাতে লেবুর রস যথেষ্ট কার্যকরী। লেবুর রস ব্যবহারে মুখের ব্রণও দ্রুত সারে। বাজারের ভেজাল মিশ্রিত পানীয় না খেয়ে টাটকা লেবুর রসের সাথে সামান্য চিনি বা মধু মিশিয়ে লেমোনেড তৈরি করা হয় যা একই সাথে তৃষ্ণা মেটায়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: লেবুর আচার বাংলাদেশী বা ভারতীয় জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী আচার। বেশিরভাগ আচার সংরক্ষণের জন্য অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করা হয় কিন্তু লেবুর আচারে কোন তেল ব্যবহার করা হয় না। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: চাল বা চাউল হলো ধানের শস্যল অংশ। ধান থেকে চাল উৎপাদন করা হয়। পানিতে চাল ফুটিয়ে ভাত রান্না করা হয় যা ভারত, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সহ বিশ্বের অনেক দেশের প্রধান খাদ্যশস্য। ধান থেকে খোসা ছাড়িয়ে চাল বানাবার বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসারে ঢেঁকি ব্যবহার করে ধান ভেঙ্গে এই চাল তৈরি কর হয়। ধান ভেঙ্গে চাল বের করার পুর্বে তা সিদ্ধ করা হয় ধান রোদে শুকিয়ে এই চাল তৈরী করা হয়। ধানের জাত ও চালের গড়ন অনুসারে ধানের ভ্রুণ: চালের এক প্রান্তে আলগা ভাবে লেগে থাকা সাদা টুকড়ো।ভাংগা চাল, অর্ধেক বা পুরো কালো চাল, মরা চাল, চাল ঝেরে পরিষ্কার করার পর অবশিষ্ট চাল এগুলোকে বলে খুদ। সিদ্ধ: ভাত, পায়েস, ক্ষীর, ফিরণি, জর্দা, ইড়ি আপ্পম (মালয়ালি খাবার) লবণ বা নুন​ হলো খাদ্যে ব্যবহৃত এক প্রকারের দানাদার পদার্থ যার মূল উপাদান হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl)। এটি প্রাণীর জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য, কিন্তু অধিকাংশ স্থলজ উদ্ভিদের জন্য বিষবৎ। লবণের স্ফটিক তৈরির এর সাথে জৈব ইউরিয়ারূপে মূত্র ব্যবহার করা হয়।এর লবনাক্ততার জন্য স্বাদকে মৌলিক স্বাদের একটি বলে গণ্য করা হয়। পৃথিবীর সর্বত্র এটি খাদ্য প্রস্তুতিতে ব্যবহার করা হয়। মানুষের খাদ্যে বিভিন্ন ধরণের লবণ ব্যবহার করা হয়। যেমন অপরিশোধিত সৈন্ধব লবণ (sea salt পরিশোধিত খাবার লবণ, আয়োডিনযুক্ত লবণ, ইত্যাদি। লবণ দেখতে দানাদার, সাদাটে বর্ণের। সমূদ্রের পানি থেকে অথবা খনি থেকে লবণ আহরণ করা হয়। লবণ একটি পানিগ্রাহী পদার্থ, তাই বর্ষাকালে লবণের মধ্যে পানি জমতে থাকে। এই আর্দ্রতা রোধ করার জন্য লবণের সাথে সোডিয়াম অ্যালুমিনোসিলিকেট অথবা ম্যাগনেসিয়াম কার্বনেট যোগ করা হয়। মরিচ বা লংকা এক প্রকারের ফল যা মসলা হিসাবে ঝাল স্বাদের জন্য রান্নায় ব্যবহার করা হয়। ক্যাপসিকাম (Capsicum) গণের সোলানেসি (Solaneceae) পরিবারের উদ্ভিদের ফলকে সাধারণভাবে মরিচ বলা হয়ে থাকে। মরিচের ফলকে মসলা হিসাবে ব্যবহার করা হয়। মরিচের আদি নিবাস আমেরিকা মহাদেশে। তবে বর্তমানে পৃথিবীর সর্বত্র রান্না ও ঔষধি হিসাবে এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বেগুন এক প্রকারের ফল যা সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বেগুন গাছ প্রায় ৪০ থেকে ১৫০ সেমি দীর্ঘ হয়। পাতাগুলো ঘন এবং প্রায় ১০ থেকে ২০ সেমি দীর্ঘ ও ৫ থেকে ১০সেমি প্রশস্ত হয়। বুনো বেগুন গাছআরো বড় হতে পারে। বেগুনের ফুল সাদা হতে গোলাপী বর্ণের হয়। পাঁচটি পাপড়ি থাকে। বেগুনের ফল বেগুনী বা সাদা বর্ণের হয়। ফল অনেকটা লম্বাটে নলাকৃতির হয়ে থাকে। ফলের ভিতরে অনেকগুলো নরম বীজ থাকে। ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন রান্নায় বেগুনের ফল ব্যবহার করা হয়। বেগুন মধুর, তীক্ষ্ণ ও উষ্ণ। পিত্তনাশক, জ্বর কমায়, খিদে বাড়ায় এবং পরিপাক করা সহজ। বেগুন ভর্তা, বেগুন পোড়া, এবং বেগুনী বানাতে এর ব্যবহার রয়েছে। বিশেষত বাংলাদেশে ইফতারের জন্য বেগুনী একটি জনপ্রিয় খাবার। বেগুন এর ভর্তা অনেক জনপ্রিয়। এটি গ্রামবাংলার অনেক সুস্বাদু খাবার। খাওয়ার উপযোগী বেগুন ক্ষেত থেকে তোলার সময় সাবধানে সংগ্রহ করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে গাছের গায়ে যেন আঘাত না লাগে বা ক্ষত সৃষ্টি না হয়। গাছ থেকে তোলা বেগুন কাঁচা পাতা অথবা খড়ের উপর রাখতে হবে যেন বেগুনে আঘাত না লাগে; এটা অতি প্রয়োজনীয়। বেগুন সম্পর্কিত রন্ধনপ্রণালী দেখুন বিষয়শ্রেণী:বেগুন রন্ধনপ্রণালী]] তেলেভাজা এক রকমের মুখরোচক খাবার। তেলেভাজা বিভিন্ন পদের বা রকমের হয়। তেলে ভাজা বাংলা ও বাঙালির খাদ্য দ্রব্যের একটি অবিচ্ছিন্ন অংশ। তবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তেলে ভাজার পরেই খাদ্য দ্রব্যটি তৈরি হয়। এই জন্য এই রকম নামকরণ। তেলেভাজার প্রতিটি পদের একটি করে নাম রয়েছে। তেলে ভাজা বলতে প্রধানত বেগুন, কুমড়া, পেয়াজ, লঙ্কা ও আলুর সঙ্গে বেসনের পাতলা পুর দিয়ে তেলের মধ্যে ভাজার পর তৈরি হয় তেলে ভাজা। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: স্বাস্থ্যকর খাবার হিসাবে ছোলা বা বুটের বেশ সুনাম। এটা মুখরোচকও বটে। শক্তি দেয়। পেটেও থাকে বেশিক্ষণ। সাধারণত দুই প্রকারের ছোলা পাওয়া যায়: দেশী ছোলা ও কাবুলী ছোলা। দেশী ছোলা আকারে ছোট, একটু কালচে রংয়ের এবং অপেক্ষাকৃত শক্ত। কাবুলী ছোলা একটু বড় আকারের, উজ্জ্বলতর রং এবং দেশী ছোলার চেয়ে নরম। দেশী ছোলা এই উপমহাদেশে পাওয়া যায়। কাবুলী ছোলা জন্মায় আফগানিস্তান, দক্ষিণ ইউরোপ- এসব স্থানে। ছোলা অত্যন্ত পুষ্টিকর। এটি আমিষের একটি উল্লেখযোগ্য উৎস। ছোলায় আমিষের পরিমাণ মাংস বা মাছের আমিষের পরিমাণের প্রায় সমান। তাই খাদ্য তালিকায় ছোলা থাকলে মাছ মাংস পরিমানে কম থাকলেও চলে। আমাদের দেশের মত উন্নয়নশীল দেশে ছোলাকে মাছ বা মাংসের বিকল্প হিসাবেও ভাবা যেতে পারে। ছোলার ডাল, তরকারিতে ছোলা, সেদ্ধ ছোলা ভাজি, ছোলার বেসন- নানান উপায়ে ছোলা খাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় আছে: প্রায় ১৭ গ্রাম আমিষ বা প্রোটিন, ৬৪ গ্রাম শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট এবং ৫ গ্রাম ফ্যাট বা তেল। ছোলার শর্করা বা কার্বোহাইডেটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। খাওয়ার পর খুব তাড়াতাড়িই হজম হয়ে গ্লুকোজ হয়ে রক্তে চলে যায় না। বেশ সময় নেয়। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ছোলার শর্করা ভাল। ছোলার ফ্যাট বা তেলের বেশির ভাগই পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট ছাড়া ছোলায় আরও আছে বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ লবণ। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় ক্যালসিয়াম আছে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১০ মিলিগ্রাম, ও ভিটামিন এ ১৯০ মাইক্রোগ্রাম। এ ছাড়াও আছে ভিটামিন ব্লি-১, বি-২, ফসফরাস ও ম্যাগনেশিয়াম। এ সবই শরীরের জন্য কাজে লাগে। ছোলায় খাদ্য-আঁশও আছে বেশ। এ আঁশ কোষ্ঠ কাঠিন্যে উপকারী। খাবারের আঁশ হজম হয় না। এভাবেই খাদ্যনালী অতিক্রম করতে থাকে। তাই পায়খানার পরিমাণ বাড়ে এবং পায়খানা নরম থাকে। এতে কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর হয়। পায়খানা করা সহজ হয়। নিয়মিত পায়খানা হয়ে যায় বলে ক্ষতিকর জীবাণু খাদ্যনালীতে থাকতে পারে না। ফলে খাদ্যনালীর ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা কমে। রক্তের চর্বি কমাতেও সহায়ক খাদ্যের আঁশ। আরও নানান শারীরিক উপকার আছে খাদ্য-আঁশে। দেরীতে হজম হয়, এরূপ একটি খাবার হচ্ছে ছোলা। শরীরে শক্তির যোগান দিতে থাকে দীর্ঘক্ষণ ধরে। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলা থেকে পাওয়া যায় ৩৬০ ক্যালরিরও অধিক শক্তি। পূর্ব এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ভাজা নুডুলস একটি অতিপরিচিত খাবার। এই পদের ক্ষেত্রে অনেক বিভিন্নতা, অনেক রন্ধনশৈলী এবং নানা উপকরণ বিদ্যমান। * বিফ চোউ ফান- কড়া আঁচে ভাজা গরুর মাংস, চ্যাপ্টা চালের নুডুলস, বিনের অঙ্কুর এবং সবুজ পেঁয়াজের ক্যান্টোনিজ খাবার। * চার কোয়ে তেউ- চীন থেকে অনুপ্রাণিত খাবার যা মূলত মালয়শিয়া এবং সিঙ্গাপুরে পরিবেশিত হয়। এতে আছে কড়া আঁচে ভাজা চ্যাপ্টা চালের নুডুলস সাথে চিংড়ি, ডিম, বিনের অঙ্কুর, মাছের কেক, সবুজ শাক এবং চাইনিজ সসেজ। * চোউ চোউ নেপালি কৌশলে রাঁধা নুডুলস, যাতে থাকে পেঁয়াজ, সবজি এবং মহিষের মাংস। * চোউ মেন এটি আমেরিকান-চাইনিজ কুইসিন এবং কানাডিয়ান-চাইনিজ কুইসিনের প্রতিনিধিত্ব করে। চাইনিজ কড়া আঁচে ভাজা গমের নুডুলসকেও চোউ মেন বলে। * হোক্কিয়েন মি চীন থেকে অনুপ্রাণিত মালয়শিয়ান এবং সিঙ্গাপুরি কড়া আঁচে ভাজা নুডুলস যাতে উপকরণের বিভিন্নতা দেখা যায়। * জাপচেই সেলোফেন নুডুলস দ্বারা বানানো কোরিয়ান খাবার। * ক্যেতিয়াউ গোরেং চাইনিজ-ইন্দোনেশিয়ান ভাজা নুডুলস যা রসুন, শ্যালোট, গরুর মাংস বা চিংড়ি, মরিচ, সবজি এবং মিষ্টি সয়া সস দিয়ে রান্না করা হয়। * লো মেইন আমেরিকান-চাইনিজ ভাজা নুডুলস। * মি সিয়াম চালের সেমাইয়ের মালয়েশিয়ান এবং সিঙ্গাপুরি খাবার যা মশলাদার, মিষ্টি এবং টক স্বাদের হালকা ঝোলের সাথে থাকে। শুকনো অবস্থাটিও বেশ জনপ্রিয় এবং সুলভ। * মি ক্রপ কড়া আঁচে ভাজা থাই চালের নুডুলস। * মি গোরেং ইন্দোনেশিয়া, মালয়শিয়া এবং সিঙ্গাপুরের বিখ্যাত মশলাদার হলুদ গমের নুডুলস। * মি গোরেং আচেহ ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের ঝাল এবং মশলাদার মোটা হলুদ গমের নুডুলস। * প্যাড থাই ডিম, মাছের সস, বিনের অঙ্কুর, চিংড়ি, মুরগি এবং টফু সহকারে রান্না করা থাই চালের নুডুলস। * ফাট সি-ইও চালের চওড়া নুডুলসের থাই পদ। * রাত না চালের চওড়া নুডুলসের থাই পদ। * সাংহাই এর ভাজা নুডুলস * সিঙ্গাপুর চোউ ফান এটি মূলত একটি ক্যান্টোনিজ খাবার। যাতে বার-বি-কিউ করা শূকরের মাংস এবং কারি পাউডার থাকে। * সিঙ্গাপুর চোউ মেইন এটিও চোউ ফানেরই মত কিন্তু এটি গমের নুডুলস। * ইয়াকি উডোন জাপানের মোটা গমের উডোন নুডুলস। * ইয়াকিসোবা জাপানের ভাজা গমের নুডুলস যাতে সসু এর স্বাদ দেওয়া হয় এবং শূকরের মাংস, বাঁধাকপি এবং বেনি শোগা এর সাথে পরিবেশিত হয়। এটি প্রায়ই উৎসবে খাওয়া হয়। একে স্যান্ডউইচের ভেতরে দিয়েও খাওয়া হয়। * হং কং ভাজা নুডুলস মুচমুচে তাওয়া ভাজা নুডুলস যা সবজি, মুরগি বা সামুদ্রিক খাবারের সাথে পরিবেশন করা হয়। * মুচমুচে অনটন নুডুলস কড়া ভাজা অনটন নুডুলস যা হাঁসের সস এবং ঝাল সর্ষের সাথে পরিবেশন করা হয় আমেরিকান-চাইনিজ রেস্তোরাঁয়।  * ই ফু মি চাইনিজ-ইন্দোনেশিয়ান কড়া ভাজা নুডুলস যা সস দিয়ে সবজি এবং মুরগি বা চিংড়ির সাথে পরিবেশন করা হয়। * মি কেরিং ইন্দোনেশিয়ার মাকাসারের কড়া ভাজা মুচমুচে নুডুলস যা চাইনিজ কুইসিন হতে অনুপ্রাণিত। থুকপা হচ্ছে তিব্বতী নুডলস স্যুপ, যার উৎস তিব্বতের পূর্বাংশ এবং নেপালের উত্তরাংশে। আমডো থুকপা (বিশেষত থেন্থুক) তিব্বতী জনগণ এবং নেপালের হিমালয়বাসী জনগণের মধ্যে জনপ্রিয়। নেপাল, ভুটান এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের অরুণাচল প্রদেশ, সিকিম, আসাম রাজ্যের বিভিন্ন অংশে খাবারটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এটি লাদাখ অঞ্চল এবং হিমাচল রাজ্যেও জনপ্রিয়। খাবারটি এই অঞ্চলে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়। ড্রেথুগ (তিব্বতী: འབྲས་ ཐུག་, উইলি ব্রাস থুগ) থুকপা তৈরীর একাধিক পদ্ধতি আছে। এখানে হিমালয়ান থুকপার সাধারণ একটি প্রস্তুতপ্রণালী বর্ণনা করা হলো। গাজর, মরিচ, শাক ছোট ছোট করে কাটতে হবে। লম্বায় ২ ইঞ্চি এবং প্রস্থে ১/৪ ইঞ্চির মত হতে হবে। সিদ্ধ করা মুরগীর মাংস কেটে ছোট ছোট টুকরো করে নিতে হবে। সিদ্ধ করা মুরগীর পানি রাখতে হবে। একটি পাত্রে মুরগীর ঝোল এবং শুকনো চালের নুডলস নিয়ে জ্বালাতে হবে। এরপর চুলা বন্ধ করে ১০ মিনিট রেখে দিতে হবে। ফলে নুডলস নরম হয়ে যাবে। অতিরিক্ত রান্না হওয়ার আগেই ঝোল থেকে নুডলস তুলে নিতে হবে। রসুদ, আদা, মরিচ, টমেটো, জিরে গুড়ো, হলুদ গুড়ো, লেবু রস একত্রে পিষে পেস্ট তৈরি করতে হবে। মিহি না হওয়া পর্যন্ত পিষতে হবে। একটি পাত্রে তেল গরম করে স্যুপ পেস্ট ৩০ সেকেন্ডের মত ভাজতে হবে। এরপর মুরগির ঝোল ঢেলে ভালোভাবে মেশাতে হবে। অল্প আঁচে ফুটাতে হবে। সবজি এবং মুরগী যোগ করতে হবে। নরম হয়ে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। স্বাদমতো লবণ ও মরিচ যোগ করতে হবে। পরিবেশনের সময় বাটিতে নুডলস দিয়ে তার উপর স্যুপ ঢেলে দিতে হবে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বেশবারমাক অর্থ পাঁচ আঙুল। যাযাবরেরা হাত দিয়ে এই খাবার খায় বলে এর নাম এরকম। সিদ্ধ মাংসকে ছুরি দিয়ে সরু করে কাটা হয়। এরপর সিদ্ধ নুডলসের সাথে মিশিয়ে পেয়াজের সস দেওয়া হয়। বড় গোল গামলায় সাধারণত এটা পরিবেশন করা হয়। সাথে কেসে নামক বাটিতে শর্পা নামে 'ভেড়ার মাংসের ঝোল' পরিবেশন করা হয়। সাধারণত বেসবারমাকের পরে সর্পা পরিবেশন করা হয়। বিশবারমাক তৈরীতে বিশেষ সরঞ্জামের প্রয়োজন নেই। মাংস এবং নুডলস সিদ্ধ করার জন্য একটি পাত্র প্রয়োজন হয়। পাশাপাশি প্রয়োজন হয় পাস্তা প্রস্তুত করার জন্য একটি রোলিং পিন এবং ছুরি। বিশবারমাক একটি সহজ পদ। খু সহজে তৈরি করা যায়। প্রাথমিকভাবে মাংস সিদ্ধ করা হয়। বিশবারমাক মূল সংস্করণে ঘোড়ার মাংস, কেজি এবং সুজুক (ঘোড়া মাংসের পণ্য মেষশাবকের র‌্যাক ব্যবহৃত হতো। এটা ঋতুর সঙ্গে পরিবর্তিত হতে পারে। উষ্ণ ঋতুতে বিশবারমাক সাধারণত মাংসের ভেড়ার মাংস ব্যবহার করে রান্না করা হয়। একই সময়ে ময়দা, পানি এবং ডিম ও লবণ ব্যবহার করে খামির তৈরী করে ৪০ মিনিট রেখে দিতে হয়। মাংসের ঝোলে নুডলস ৫-১০ মিনিট সিদ্ধ করা হয়। সিদ্ধ নুডলস এবং ছোট করে কাটা মাংস তবক নামের পাত্রে পেয়াজ, লবণ ও গরম মাংসের ঝোল দিয়ে তৈরী সস চুক বা তুজদুক নামের সস দিয়ে দেয়া হয়। সব কিছু এলোমেলোভাবে মিশয়ে দেয়া হয়। বিশবারমাকে ভালোভাবে টুকরো করা মাংসের ব্যবহার মুরুব্বী ও অতিথিদের প্রতি সম্মান হিসেবে গণ্য হয়। উপস্থাপনাও গুরুত্বপূর্ণ। আতিথেয়তা মধ্য এশিয়ায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অতিথিদের একটি খালি টেবিলে বসতে আমন্ত্রণ জানানো হয় না। তবে সব অতিথি আসরে একত্রিত হওয়ার পরেই শুধুমাত্র বিশবারমাক পরিবেশন করা হয়। এটা একমাত্র খাবার যা এখনো যাযাবর পরিচয় ধরে রেখেছে কিন্তু কেউই একে তুচ্ছ করে দেখে না। আমসত্ত্ব হল আম থেকে তৈরি একটি মিষ্টিজাতীয় খাবার যা বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঙালীদের কাছে জনপ্রিয়। আমসত্ত্ব আমের মৌসুমে পাকা আমের রসালো অংশ থেকে প্রস্তুত করা হয়। আমসত্ত্বের উল্লেখ বাংলা সাহিত্যে বহুবার পাওয়া গিয়েছে। # আম চটকে নেয়া (মিষ্টি আমসত্ত্ব খেতে চাইলে পাকা আম আঁটি ফেলে চটকে নেবেন। আর টক মিষ্টি খেতে চাইলে কাঁচা ও পাকা আম মিলিয়ে নেবেন। সেক্ষেত্রে কাঁচা আম সিদ্ধ করে আঁটি ফেলে চটকে নিতে হবে) # চিনি (যতখানি আম তার সম পরিমাণ চিনি। এক কাপ আম হলে ১ কাপ চিনি। তবে নিজের স্বাদ অনুযায়ী দেয়া যাবে) ভালো করে পাকা আম চটকে নিতে হবে। তারপর জল না মিশিয়ে ব্লেন্ডারে মিহি করে লেই তৈরি করে ফেলতে হবে। আমে আঁশ থাকলে চালনি দিয়ে চেলে নিতে হবে। এবার একটি ভারি লোহার কড়াইতে এই আম ও চিনি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। ঘন ঘন নাড়তে হবে। আম থকথকে জেলির মত হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হয়। এবার একটি বাঁশের কুলা বা ডালায় সরিষার তেল মাখিয়ে তার ওপরে এই জ্বাল দেয়া থকথকে আম হাত দিয়ে লেপে দিতে হয়। তারপর এই কুলা বা ডালাকে রেখে দিতে হয় উনানের নিচে বা রোদে দেওয়া হয়, তবে রোদের দেয়া সমস্যা থাকলে উনানের নিচে রেখে দিলেও চমৎকার আমসত্ত্ব হবে। চাইলে ওভেনেও বেক করা যেতে পারে। ১৮০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় বেক করতে পারেন শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত। একটি লেয়ার শুকিয়ে গেলে ওপরে আরও একটি স্তর দেয়া হয়। প্রত্যেকটি স্তর দেয়ার পরই ভালো করে শুকিয়ে নিতে হয়। শুকিয়ে গেলে তুলে বাতাস ঢুকতে না পারে এমন কৌটায় ভরে সংরক্ষণ করা হয়। ফজলি বা ফকিরভোগ মৌসুমি ফল আমের একটি প্রকারভেদ। এই ফল দক্ষিণ এশিয়ার পূর্বদিকে বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিম বঙ্গ ও বিহারে পাওয়া যায়। আমের অন্যান্য প্রজাতির থেকে দেরিতে ফলে এই ফসল। সাধারণতঃ জ্যাম ও আচার তৈরিতে ব্যবহৃত ফজলি, আকারে বেশ বড় হয়; এক কিলোগ্রাম বা তারও বেশি ওজনের হতে পারে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা জেলা এবং বাংলাদেশের উত্তরদিকের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ফজলি চাষের জন্য বিখ্যাত। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: 'filter-link-text এই ছাঁকনি তালিকার লিঙ্ক তৈরি করুন' এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সারাংশ বোতাম — কিছু দরকারী পূর্বনির্ধারিত সারাংশসহ সম্পাদনা সারাংশ বাক্সের নিচে ক্লিকযোগ্য বোতাম যোগ করে। কিছু দরকারী পূর্বনির্ধারিত সারাংশসহ সম্পাদনা সারাংশ বাক্সের নিচে দুটি নতুন ড্রপডাউন বাক্স যোগ করে। label সাধারণ সম্পাদনা সারাংশ – ব্যবহার করতে ক্লিক করুন' label সাধারণ অনুল্লেখ্য সম্পাদনা সারাংশ – ব্যবহার করতে ক্লিক করুন' var minorSummaries সংশোধন সম্প্রসারণ তথ্যসূত্র পরিষ্কারকরণ বিষয়শ্রেণী ট্যাগ বানান হালনাগাদ সম্পাদনা সরঞ্জাম বাক্সে সমর্থন নিরপেক্ষ ও বিরোধিতা টেমপ্লেট যোগ করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: caution কে ‘দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা’ এবং warning কে ‘তৃতীয় স্তরের সতর্কতা’ অনুবাদ করা হয়েছে। Yahya টেমপ্লেট:বাংলায় সম্পাদনা সারাংশ দিন (টুইংকল একক সমস্যার বার্তা অংশে যুক্ত করা হলো MdsShakil উপযুক্ত হলে, আপনি এই পৃষ্ঠায় ব্যবহারকারীদের তাদের সম্পাদনা সম্পর্কে সতর্ক করতে টুইঙ্কল ব্যবহার করতে পারেন।" আপনি নিজেকে সতর্ক করতে চলেছেন! আপনি কি নিশ্চিত আপনি এটাই করতে চান?" label প্রদান করার জন্য সতর্কতার ধরন/বিজ্ঞপ্তি বেছে নিন", প্রথমে একটি প্রধান সতর্কতা গ্রুপ নির্বাচন করুন, তারপরে প্রদান করার জন্য একটি নির্দিষ্ট সতর্কতা বাছাই করুন।", আপনি আপনার টুইঙ্কল পছন্দগুলিতে ডিফল্ট নির্বাচনটি কাস্টমাইজ করতে পারেন", label স্বয়ংক্রিয় স্তর নির্বাচন (১-৪ label ২: দ্বিতীয় স্তরের সতর্কবার্তা", label ৩: তৃতীয় স্তরের সতর্কবার্তা", একটি পাতা বিজ্ঞপ্তির সাথে সংযুক্ত করা যেতে পারে, কারণ সম্ভবত আপনি উল্লিখিত পাতায় সম্পাদনা পুনর্বহাল করেছিলেন যে কারণে এই বিজ্ঞপ্তিটি পাঠাচ্ছেন। কোন পৃষ্ঠা সংযুক্ত না করতে এটি খালি রাখুন।", সম্ভবত একটি কারণ, অথবা আরো বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি সংযুক্ত করা আবশ্যক", আপনি পাতাটি সফলভাবে সম্পাদনা পুনর্বহাল করেছেন কিনা তা পরীক্ষা করা হচ্ছে", অন্য কেউ পাতাটিতে পুনর্বহাল করেছেন এবং ইতিমধ্যেই ব্যবহারকারীকে সতর্ক করেছে।"; এই সম্পাদনাটি ২৪ ঘন্টারও বেশি আগে করা হয়েছিল তাই একটি সতর্কতা পুরনো হতে পারে।"; summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: অগঠনমূলক সম্পাদনা", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: অগঠনমূলক সম্পাদনা", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: ধ্বংসপ্রবণতা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: অগঠমূলক সম্পাদনা", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: অগঠমূলক সম্পাদনা", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: অগঠনমূলক সম্পাদনা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: পরীক্ষামূলক সম্পাদনা", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: পরীক্ষামূলক সম্পাদনা", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: পরীক্ষামূলক সম্পাদনা", label পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", label পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", label পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", label পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", summary সর্বশেষ সতর্কতা: পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", label পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", summary একমাত্র সতর্কতা: পাতার বিষয়বস্তু অপসারণ বা খালি করা", জেনেরিক সতর্কতা (৪র্থ স্তরের অনুপস্থিত টেমপ্লেট সিরিজের জন্য জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্রবিহীন বিতর্কিত তথ্য যোগ করা", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্রবিহীন বিতর্কিত তথ্য যোগ করা", জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্রবিহীন বিতর্কিত তথ্য যোগ করা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্রবিহীন বিতর্কিত তথ্য যোগ করা", জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্রবিহীন বিতর্কিত/মানহানীকর তথ্য যোগ করা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্রবিহীন বিতর্কিত তথ্য যোগ করা", জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্র বিহীন মানহানিকর তথ্য যোগ করা", সর্বশেষ সতর্কতা: জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্রবিহীন বিতর্কিত তথ্য যোগ করা", জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্র বিহীন মানহানিকর তথ্য যোগ করা", একমাত্র সতর্কতা: জীবিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তথ্যসূত্রবিহীন বিতর্কিত তথ্য যোগ করা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: মানহানিকর বিষয়বস্তুর সংযোজন", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: মানহানিকর বিষয়বস্তুর সংযোজন", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: মানহানিকর বিষয়বস্তুর সংযোজন", summary সর্বশেষ সতর্কতা: মানহানিকর বিষয়বস্তুর সংযোজন", summary একমাত্র সতর্কতা: মানহানিকর বিষয়বস্তুর সংযোজন", label ইচ্ছাকৃত বাস্তবভিত্তিক ত্রুটি যোগ করা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: ইচ্ছাকৃত বাস্তবভিত্তিক ত্রুটি যোগ", label ইচ্ছাকৃত বাস্তবভিত্তিক ত্রুটি যোগ করা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: ইচ্ছাকৃত বাস্তবভিত্তিক ত্রুটি যোগ", label ইচ্ছাকৃত বাস্তবভিত্তিক ত্রুটি যোগ করা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: ইচ্ছাকৃত বাস্তবভিত্তিক ত্রুটি যোগ করা", label ইচ্ছাকৃত বাস্তবভিত্তিক ত্রুটি যোগ করা", summary সর্বশেষ সতর্কতা: ইচ্ছাকৃত বাস্তবভিত্তিক ত্রুটি যোগ করা", label ঐকমত্য বা তথ্যসূত্র ছাড়া ঘরানার ঘন ঘন বা গণ পরিবর্তন", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: ঐকমত্য বা তথ্যসূত্র ছাড়া ঘরানার ঘন ঘন বা গণ পরিবর্তন", label ঐকমত্য বা তথ্যসূত্র ছাড়া ঘরানার ঘন ঘন বা গণ পরিবর্তন", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: ঐকমত্য বা তথ্যসূত্র ছাড়া ঘরানার ঘন ঘন বা গণ পরিবর্তন", label ঐকমত্য বা তথ্যসূত্র ছাড়া ঘরানার ঘন ঘন বা গণ পরিবর্তন", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: ঐকমত্য বা তথ্যসূত্র ছাড়া ঘরানার ঘন ঘন বা গণ পরিবর্তন", label ঐকমত্য বা তথ্যসূত্র ছাড়া ঘরানার ঘন ঘন বা গণ পরিবর্তন", সর্বশেষ সতর্কতা: ঐকমত্য বা তথ্যসূত্র ছাড়া ঘরানার ঘন ঘন বা গণ পরিবর্তন", label নিবন্ধে চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: নিবন্ধে চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", label নিবন্ধে চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: নিবন্ধে চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", label নিবন্ধে চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: নিবন্ধে চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", label নিবন্ধে চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", সর্বশেষ সতর্কতা: নিবন্ধে চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", summary একমাত্র সতর্কতা: চিত্র-সংক্রান্ত ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা", label নিবন্ধে অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার করা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: নিবন্ধে অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার করা", label নিবন্ধে অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার করা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: নিবন্ধে অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার করা", label নিবন্ধে অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার করা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: নিবন্ধে অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার করা", label নিবন্ধে অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার করা", summary সর্বশেষ সতর্কতা: নিবন্ধে অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার করা", summary একমাত্র সতর্কতা: অনুপযুক্ত হাস্যরস ব্যবহার", label উৎসের অপ্রকাশিত বিশ্লেষণ সহ ব্যক্তিগত গবেষণা যোগ করা", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: উৎসের অপ্রকাশিত বিশ্লেষণ সহ ব্যক্তিগত গবেষণা যোগ করা", label উৎসের অপ্রকাশিত বিশ্লেষণ সহ ব্যক্তিগত গবেষণা যোগ করা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: উৎসের অপ্রকাশিত বিশ্লেষণ সহ ব্যক্তিগত গবেষণা যোগ করা", label উৎসের অপ্রকাশিত বিশ্লেষণ সহ ব্যক্তিগত গবেষণা যোগ করা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: উৎসের অপ্রকাশিত বিশ্লেষণ সহ ব্যক্তিগত গবেষণা যোগ করা", label উৎসের অপ্রকাশিত বিশ্লেষণ সহ ব্যক্তিগত গবেষণা যোগ করা", সর্বশেষ সতর্কতা: উৎসের অপ্রকাশিত বিশ্লেষণ সহ ব্যক্তিগত গবেষণা যোগ করা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: উপাদান সেন্সরশিপ", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: উপাদান সেন্সরশিপ", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: উপাদান সেন্সরশিপ", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: নিবন্ধের মালিকানা", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: নিবন্ধের মালিকানা", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: নিবন্ধের মালিকানা", summary সর্বশেষ সতর্কতা: নিবন্ধের মালিকানা", summary একমাত্র সতর্কতা: নিবন্ধের মালিকানা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: সম্ভবত অগঠনমূলক সম্পাদনা", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: সম্ভাব্য অগঠনমূলক সম্পাদনা", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: সূক্ষ্ম ধ্বংপ্রবণতা", summary সর্বশেষ সতর্কতা: সূক্ষ্ম ধ্বংপ্রবণতা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: রক্ষণাবেক্ষণ টেমপ্লেট অপসারণ", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: রক্ষণাবেক্ষণ টেমপ্লেট অপসারণ", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: রক্ষণাবেক্ষণ টেমপ্লেট অপসারণ", summary সর্বশেষ সতর্কতা: রক্ষণাবেক্ষণ টেমপ্লেট অপসারণ", label তথ্যসূত্র বিহীন বা অনুপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ উপাদান যোগ করা", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: তথ্যসূত্র বিহীন বা অনুপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ উপাদান যোগ করা", label তথ্যসূত্র বিহীন বা অনুপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ উপাদান যোগ করা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: তথ্যসূত্র বিহীন বা অনুপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ উপাদান যোগ করা", label তথ্যসূত্র বিহীন বা অনুপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ উপাদান যোগ করা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: তথ্যসূত্র বিহীন বা অনুপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ উপাদান যোগ করা", label তথ্যসূত্র বিহীন বা অনুপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ উপাদান যোগ করা", সর্বশেষ সতর্কতা: তথ্যসূত্র বিহীন বা অনুপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ উপাদান যোগ করা", label বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", label বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", label বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", label বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", সর্বশেষ সতর্কতা: বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", label বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", একমাত্র সতর্কতা: বিজ্ঞাপন বা প্রচারনার উদ্দেশ্যে উইকিপিডিয়া ব্যবহার করা", label নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলে না", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলে না", label নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলে না", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলে না", label নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলে না", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলে না", label নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলে না", summary সর্বশেষ সতর্কতা: নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলে না", উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলীর অধীনে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সম্পাদনা", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলীর অধীনে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সম্পাদনা", উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলীর অধীনে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সম্পাদনা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলীর অধীনে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সম্পাদনা", উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলীর অধীনে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সম্পাদনা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলীর অধীনে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সম্পাদনা", উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলীর অধীনে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সম্পাদনা", সর্বশেষ সতর্কতা: উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলীর অধীনে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সম্পাদনা", label অনুপযুক্ত বহিঃসংযোগ যোগ করা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: অনুপযুক্ত বহিঃসংযোগ যোগ করা", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: স্প্যাম লিংক সংযোজন", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: স্প্যাম লিংক সংযোজন", summary সর্বশেষ সতর্কতা: স্প্যাম লিংক সংযোজন", summary একমাত্র সতর্কতা: স্প্যাম লিংক সংযোজন", label অন্য ব্যবহারকারীর উপর আস্থা না রাখা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: অন্য ব্যবহারকারীর উপর আস্থা না রাখা", label অন্য ব্যবহারকারীর উপর আস্থা না রাখা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: অন্য ব্যবহারকারীর উপর আস্থা না রাখা", label অন্য ব্যবহারকারীর উপর আস্থা না রাখা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: অন্য ব্যবহারকারীর উপর আস্থা না রাখা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: অন্য ব্যবহারকারীদের হয়রানি", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: অন্য ব্যবহারকারীদের হয়রানি", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: অন্য ব্যবহারকারীদের হয়রানি", summary সর্বশেষ সতর্কতা: অন্য ব্যবহারকারীদের হয়রানি", summary একমাত্র সতর্কতা: অন্য ব্যবহারকারীদের হয়রানি", label একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", label একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", label একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", label একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", সর্বশেষ সতর্কতা: একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", label একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", একমাত্র সতর্কতা: একজন নির্দিষ্ট সম্পাদককে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ", label সতর্কতা ও বাধা দান টেমপ্লেটের অনুপযুক্ত ব্যবহার", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: সতর্কতা ও বাধা দান টেমপ্লেটের অনুপযুক্ত ব্যবহার", label সতর্কতা ও বাধা দান টেমপ্লেটের অনুপযুক্ত ব্যবহার", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: সতর্কতা ও বাধা দান টেমপ্লেটের অনুপযুক্ত ব্যবহার", label নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা টেমপ্লেট অপসারণ", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা টেমপ্লেট অপসারণ", label নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা টেমপ্লেট অপসারণ", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা টেমপ্লেট অপসারণ", label নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা টেমপ্লেট অপসারণ", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা টেমপ্লেট অপসারণ", label নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা টেমপ্লেট অপসারণ", সর্বশেষ সতর্কতা নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা টেমপ্লেট অপসারণ", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি Prod blp টেমপ্লেট অপসারণ", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা Prod blp টেমপ্লেট অপসারণ", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা Prod blp টেমপ্লেট অপসারণ", summary সর্বশেষ সতর্কতা Prod blp টেমপ্লেট অপসারণ", label ফাইল অপসারন ট্যাগ অপসারণ", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: ফাইল অপসারন ট্যাগ অপসারণ", label ফাইল অপসারন ট্যাগ অপসারণ", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: ফাইল অপসারন ট্যাগ অপসারণ", label ফাইল অপসারন ট্যাগ অপসারণ", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: ফাইল অপসারন ট্যাগ অপসারণ", label ফাইল অপসারন ট্যাগ অপসারণ", summary সর্বশেষ সতর্কতা: ফাইল অপসারন ট্যাগ অপসারণ", label দ্রুত অপসারণ ট্যাগ অপসারণ", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: দ্রুত অপসারণ ট্যাগ অপসারণ", label দ্রুত অপসারণ ট্যাগ অপসারণ", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: দ্রুত অপসারণ ট্যাগ অপসারণ", label দ্রুত অপসারণ ট্যাগ অপসারণ", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: দ্রুত অপসারণ ট্যাগ অপসারণ", label দ্রুত অপসারণ ট্যাগ অপসারণ", summary সর্বশেষ সতর্কতা: দ্রুত অপসারণ ট্যাগ অপসারণ", label সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", label সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", label সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", label সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", summary সর্বশেষ সতর্কতা: সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", label সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", summary শুধুমাত্র সতর্কতা: সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", label আলাপ পাতাকে ফোরাম হিসেবে ব্যবহার", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: আলাপ পাতাকে ফোরাম হিসেবে ব্যবহার", label আলাপ পাতাকে ফোরাম হিসেবে ব্যবহার", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: আলাপ পাতাকে ফোরাম হিসেবে ব্যবহার", label আলাপ পাতাকে ফোরাম হিসেবে ব্যবহার", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: আলাপ পাতাকে ফোরাম হিসেবে ব্যবহার", label আলাপ পাতাকে ফোরাম হিসেবে ব্যবহার", summary সর্বশেষ সতর্কতা: আলাপ পাতাকে ফোরাম হিসেবে ব্যবহার", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: অনুপযুক্ত পাতা তৈরি", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: অনুপযুক্ত পাতা তৈরি", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: অনুপযুক্ত পাতা তৈরি", summary সর্বশেষ সতর্কতা: অনুপযুক্ত পাতা তৈরি", summary একমাত্র সতর্কতা: অনুপযুক্ত পাতা তৈরি", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: ফরম্যাটিং, তারিখ, ভাষা ইত্যাদি (রচনাশৈলী দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: ফরম্যাটিং, তারিখ, ভাষা ইত্যাদি (রচনাশৈলী তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: ফরম্যাটিং, তারিখ, ভাষা ইত্যাদি (রচনাশৈলী সর্বশেষ সতর্কতা: ফরম্যাটিং, তারিখ, ভাষা ইত্যাদি (রচনাশৈলী label নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", label নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", label নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", label নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", সর্বশেষ সতর্কতা: নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", label নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", একমাত্র সতর্কতা: নামকরণ রীতি বা ঐকমত্যের বিরুদ্ধে পাতা স্থানান্তর", সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", label অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", label অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", label অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", সর্বশেষ সতর্কতা: অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", label অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", একমাত্র সতর্কতা: অন্যদের আলাপ পাতার মন্তব্যসমূহের পুনর্বিন্যস করা", summary সাধারণ বিজ্ঞপ্তি: অবিশ্বকোষীয় চিত্র আপলোড", summary দ্বিতীয় স্তরের সতর্কতা: অবিশ্বকোষীয় চিত্র আপলোড", summary তৃতীয় স্তরের সতর্কতা: অবিশ্বকোষীয় চিত্র আপলোড", summary সর্বশেষ সতর্কতা: অবিশ্বকোষীয় চিত্র আপলোড", summary একমাত্র সতর্কতা: অবিশ্বকোষীয় চিত্র আপলোড", label একাধিক অ্যাকাউন্টের ব্যবহার (আস্থা রেখে summary বিজ্ঞপ্তি: একাধিক অ্যাকাউন্টের ব্যবহার", summary বিজ্ঞপ্তি: ভুল বিষয়শ্রেণী যোগ", বাংলায় সম্পাদনা সারাংশ দিন (টুইংকল label ইংরেজিতে সম্পাদনা সারাংশ দেওয়া", summary বিজ্ঞপ্তি: ইংরেজিতে সম্পাদনা সারাংশ দেওয়া", label অ-উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির নাম যোগ", summary বিজ্ঞপ্তি: অ-উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির নাম যোগ", label তালিকায় অনুপযুক্ত ভুক্তি যোগ", summary বিজ্ঞপ্তি: তালিকায় অনুপযুক্ত ভুক্তি যোগ", heading একটি স্বার্থের সংঘাত ব্যবস্থাপনা", summary বিজ্ঞপ্তি: বিতর্কিত উপাদান যোগ", label অন্য পাতায় লেখা অনুলিপি", summary বিজ্ঞপ্তি: অন্য পাতায় লেখা অনুলিপি", label অনুমাননির্ভর বা অনিশ্চিত তথ্য যোগ করা", summary বিজ্ঞপ্তি: অনুমাননির্ভর বা অনিশ্চিত তথ্য যোগ করা", label অনুলিপি প্রতিলিপি করে পাতা স্থানান্তর", summary বিজ্ঞপ্তি: অনুলিপি প্রতিলিপি করে পাতা স্থানান্তর", label দ্ব্যর্থতা নিরসন পাতায় ভুল সম্পাদনা", summary বিজ্ঞপ্তি: দ্ব্যর্থতা নিরসন পাতায় ভুল সম্পাদনা", label অপ্রয়োজনে তারিখের বিন্যাস পরিবর্তন করা", summary বিজ্ঞপ্তি: অপ্রয়োজনে তারিখের বিন্যাস পরিবর্তন করা", label অকার্যকর সংযোগ সম্বলিত সঠিক উৎস সরানো", summary বিজ্ঞপ্তি: অকার্যকর সংযোগ সম্বলিত সঠিক উৎস সরানো", দ্রুত মুছে ফেলার ঝুঁকি এড়াতে ব্যবহারকারীর ব্যবহারকারী নামস্থানে খসড়া তৈরি করা উচিত", label নতুন ব্যবহারকারী সম্পাদনা সারাংশ ব্যবহার করছে না", summary বিজ্ঞপ্তি: সম্পাদনা সারাংশ ব্যবহার না করা", label অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী সম্পাদনা সারাংশ ব্যবহার করছে না", summary বিজ্ঞপ্তি: সম্পাদনা সারাংশ ব্যবহার না করা", label একটি নিবন্ধের মূল অংশে বহিঃসংযোগ যোগ করা", বিজ্ঞপ্তি: বহিঃসংযোগ নিবন্ধের নিচে বহিঃসংযোগ অনুচ্ছেদে যোগ করুন", label বাংলায় যোগাযোগ না করা", summary বিজ্ঞপ্তি: বাংলায় যোগাযোগ না করা", label তাড়াহুড়ো করে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ যোগ", বিজ্ঞপ্তি: অপসারণ ট্যাগ যোগ করার আগে প্রণেতাকে নিবন্ধটির মানোন্নয়নের সময় দিন", নিবন্ধের মধ্যে বই, চলচ্চিত্র, অ্যালবাম, ম্যাগাজিন, টিভি সিরিজ ইত্যাদির নাম ইটালিক করুন", বিজ্ঞপ্তি: নিবন্ধের মধ্যে বই, চলচ্চিত্র, অ্যালবাম, ম্যাগাজিন, টিভি সিরিজ ইত্যাদির নাম ইটালিক করুন", label লাল লিংকের অত্যধিক কিংবা বার বার নীল লিংকের ব্যবহার", বিজ্ঞপ্তি: লাল লিংকের অত্যধিক কিংবা বার বার নীল লিংকের ব্যবহার", label অনুল্লেখ্য সম্পাদনা চেক বক্সের ভুল ব্যবহার", summary বিজ্ঞপ্তি: অনুল্লেখ্য সম্পাদনা চেক বক্সের ভুল ব্যবহার", label বাংলা নয় এমন নিবন্ধ তৈরি", summary বিজ্ঞপ্তি: বাংলা নয় এমন নিবন্ধ তৈরি", label নিবন্ধে বাংলা নয় এমন বিষয়বস্তু সংযোজন", summary বিজ্ঞপ্তি: নিবন্ধে বাংলা নয় এমন বিষয়বস্তু সংযোজন", label আমরা ঐকমত্য ব্যবহার করি, ভোট নয়", summary বিজ্ঞপ্তি: আমরা ঐকমত্য ব্যবহার করি, ভোট নয়", label অ্যাট্রিবিউশন ছাড়াই পাবলিক ডোমেইন উৎস থেকে কপি করা", বিজ্ঞপ্তি: অ্যাট্রিবিউশন ছাড়াই পাবলিক ডোমেইন উৎস থেকে কপি করা", label ভুল এড়াতে প্রাকদর্শন বাটন ব্যবহার করুন", summary বিজ্ঞপ্তি: ভুল এড়াতে প্রাকদর্শন বাটন ব্যবহার করুন", label নির্বিচারে লাল লিংক অপসারণ", summary বিজ্ঞপ্তি: লাল লিংক অপসারণ করার সময় সতর্ক হোন", label নিজের পরীক্ষা-নিরীক্ষা পুনর্বহাল করা", summary বিজ্ঞপ্তি: নিজের পরীক্ষা-নিরীক্ষা পুনর্বহাল করা", label সাহসী হোন এবং নিজেই কোনো কিছু সংশোধন করুন", summary বিজ্ঞপ্তি: সাহস করে নিজেই কোনো কিছু সংশোধন করতে পারেন", label স্পয়লার সতর্কতা যোগ অথবা যথাযথ অনুচ্ছেদ থেকে স্পয়লার অপসারণ", বিজ্ঞপ্তি: উইকিপিডিয়া নিবন্ধে সম্ভাব্য 'স্পয়লার' মুছবেন না বা পতাকাঙ্কিত করবেন না", summary বিজ্ঞপ্তি: নিবন্ধের ভেতরে বার্তা", label পোস্টে স্বাক্ষর না করা", summary বিজ্ঞপ্তি: পোস্টে স্বাক্ষর না করা", label আলাপ পাতার শীর্ষে বার্তা প্রদান", summary বিজ্ঞপ্তি: আলাপ পাতার শীর্ষে বার্তা প্রদান", label নির্দেশ ছাড়াই উপযুক্ত-লাইসেন্সযুক্ত উৎস থেকে অনুলিপি করা", label অনেক পুরাতন ব্যবহারকারী খসড়া", summary বিজ্ঞপ্তি: অনেক পুরাতন ব্যবহারকারী খসড়া", label ভিডিও গেম প্লে, প্রতারণা বা নির্দেশাবলী যোগ করা", summary বিজ্ঞপ্তি: ভিডিও গেম প্লে, প্রতারণা বা নির্দেশাবলী যোগ করা", ধ্বংসপ্রবণতা পুনর্বহাল করার সময় ব্যবহারকারীকে সতর্ক বার্তা দিন", বিজ্ঞপ্তি: ধ্বংসপ্রবণতা পুনর্বহাল করার সময় ব্যবহারকারীকে সতর্কতা বার্তা দিন", label ভুল বা অনুপযুক্ত সম্পাদনা সারাংশ ব্যবহার করা", summary সতর্কতা: ভুল বা অনুপযুক্ত সম্পাদনা সারাংশ ব্যবহার করা", label সম্ভাব্য তিন-প্রত্যাবর্তন নিয়ম লঙ্ঘন; uw-ew ও দেখুন", summary সতর্কতা: আক্রমণাত্বক পাতা তৈরি", summary সতর্কতা: বট ব্যবহারকারী নাম", সতর্কতা: কপিরাইটযুক্ত কাজের লঙ্ঘনের সাথে সংযোগ স্থাপন করা হচ্ছে", label কপিরাইট নীতি লঙ্ঘন (নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য ব্যাখ্যা সহ summary বিজ্ঞপ্তি: কপিরাইট সমস্যা এড়ানো", label নিবন্ধ থেকে copyvio টেমপ্লেট অপসারণ", label সম্পাদনা সারাংশে সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", summary সতর্কতা: সম্পাদনা সারাংশে সম্পাদনা ছাঁকনি ট্রিগার করা", label সম্পাদনা যুদ্ধ (নতুনদের জন্য নরম শব্দ summary সতর্কতা: প্রতারণা তৈরি করা", summary সতর্কতা: আইনি হুমকি প্রদান", summary সতর্কতা: লগ আউট অবস্থায় সম্পাদনা", summary সতর্কতা: একাধিক আইপি ব্যবহার করে ধ্বংসপ্রবণতা", label ভিন্ন শিরোনামের অধীনে সুরক্ষিত নিবন্ধগুলি পুনরায় তৈরি করা", বিজ্ঞপ্তি: একটি ভিন্ন শিরোনামের অধীনে সুরক্ষিত নিবন্ধগুলি পুনরায় তৈরি করা হচ্ছে", summary সতর্কতা: ব্যবহারকারী পাতা ধ্বংসপ্রবণতা", label ব্যবহারকারী নাম নীতিমালা বিরোধী", summary সতর্কতা: আপনার ব্যবহারকারী নাম সম্ভবত নীতিমালা বিরোধী", label ব্যবহারকারী নাম নীতিমালা বিরোধী, এবং স্বার্থের সংঘাত", summary সতর্কতা: ব্যবহারকারী নাম ও স্বার্থের সংঘাত নীতি", label ব্যবহারকারী পাতা বা উপপাতা নীতিমালা বিরোধী", summary সতর্কতা: ব্যবহারকারী পাতা বা উপপাতা নীতিমালা বিরোধী", text ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা লোড হচ্ছে না; এটি একটি ক্রস-নেমস্পেসের পুনঃনির্দেশ হতে পারে। স্বয়ংক্রিয় লেভেল সনাক্তকরণ সম্ভব নয়।", alert("টুইংকেল সতর্কীকরণে অজানা সতর্কীকরণ গ্রুপ অন্য অ্যাকাউন্টের ঐচ্ছিক ব্যবহারকারীর নাম ব্যবহারকারী ছাড়া দংশিত' ব্যবহারকারীর ব্যবহারকারীর নাম ব্যবহারকারী ছাড়া সক মাস্টারের ব্যবহারকারী নাম, যদি জানা থাকে ব্যবহারকারী ছাড়া uw-username ব্যবহারকারী নাম নীতিমালা ভঙ্গ করে কারণ ঐচ্ছিক ব্যবহারকারীর নাম যেটি রিপোর্ট করা হয়েছে ব্যবহারকারী ছাড়া গুরুতর লঙ্ঘন হলে তা সরাসরি UAA-তে জানানো উচিত (টুইংকেলের ARV টুলের মাধ্যমে)। ব্যবহারকারীর সাথে আলোচনা করার জন্য uw-username শুধুমাত্র সর্বশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত।" গুরুতর লঙ্ঘন হলে তা সরাসরি UAA-তে জানানো উচিত (টুইংকেলের ARV টুলের মাধ্যমে)। ব্যবহারকারীর সাথে আলোচনা করার জন্য uw-coi-username শুধুমাত্র সর্বশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত।" পূর্ববর্তী সতর্কবার্তা গুলো লোড হচ্ছে।" পূর্ববর্তী সতর্কতা স্তর পার্স করতে অক্ষম, দয়া করে হাত দ্বারা একটি সতর্কতা স্তর নির্বাচন করুন৷"; text ARV টুলটি চালু করতে এখানে ক্লিক করুন।", সম্প্রতি চতুর্থ স্তরের সতর্কতা বার্তা পেয়েছেন তাই সম্ভবত অভিযোগ করা ভালো হবে টেমপ্লেটটি ব্যবহারকারীর জন্য একটি ইস্যু তৈরি করবে, ঠিক আছে?" গত ২৪ ঘন্টায় ইস্যুগুলো হয়েছে। nআপনি কি এখনও এই সতর্কবার্তা/বিজ্ঞপ্তি যোগ করতে চান?" শেষ মিনিটে উত্থাপিত হয়েছে। \nআপনি কি এখনও এই সতর্কবার্তা/বিজ্ঞপ্তি যোগ করতে চান?" একটি শেয়ার করা আইপি নোটিশ যোগ করা হচ্ছে।" যেহেতু কিছুই পাওয়া যায় নি, তাই এই মাসের জন্য নতুন অনুচ্ছেদ তৈরি করা হবে" uw-username এই টেমপ্লেটি ব্যবহারের জন্য আপনাকে সঠিক কারণ দর্শাতে হবে।" সতর্কবার্তা প্রদান করা হয়েছে, কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আলাপ পাতা পুনঃলোড করা হবে"; পেছনসংযোগ সংযোগহীন করুন fileSpace এবং ফাইলের ব্যবহার এই সরঞ্জাম এই পাতায় আসা অন্য পাতার সকল সংযোগ ব্যাকলিংক সংযোগহীন করবে । সতর্কতার সাথে এটি ব্যবহার করুন।", alert("আপনাকে অবশ্যই সংযোগহীন করার কারণ উল্লেখ করতে হবে। alert("সংযোগহীন করতে আপনাকে কমপক্ষে একটি আইটেম নির্বাচন করতে হবে। pageName পাতাটি সংযোগহীন করা হচ্ছে।' label ফাইল ব্যবহারের কোনো দৃষ্টান্ত পাওয়া যায়নি।", আপনি আপনার Twinkle পছন্দে WP:TWPREFS এটি পরিবর্তন করতে পারেন label সবগুলো থেকে নির্বাচন সরান", আপনি আপনার টুইঙ্কেল পছন্দে এটি পরিবর্তন করতে পারেন। টুইঙ্কেল উইন্ডো এর নিচে এটি দেওয়া আছে। label সবগুলো থেকে নির্বাচন সরান", label কোনো পেছনসংযোগ পাওয়া যায় নি।", ফাইলের ব্যবহার বা ব্যবহারসমূহকে মন্তব্যে পরিণত করা হচ্ছে। Commenting out use(s) of file টুলবক্সের উপযোগী লেয়ার পুরানো টুলবক্সের জন্য ডিজাইন করা কাস্টম বোতাম নতুন এডিটরে যোগ করে। //বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে লোড হবে পুরনো বিশেষ অক্ষর নতুন MediaWiki:Edittools লুকিয়ে পুরনোটিতে ফিরুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বহিঃসংযোগ নতুন ট্যাব বহিঃসংযোগ লিঙ্কে ক্লিক করলে নতুন উইন্ডো বা ট্যাবে নিয়ে যাবে। স্বয়ংক্রিয় অপসারণ লিঙ্ক এই স্ক্রিপ্ট স্বয়ংক্রিয় অপসারণ আরও দ্রুত ও সহজ করে। এটি এটি একবার সক্রিয় করলে Special:Contributions Special:Newpages Special:Log এবং যেকোনো প্রদর্শন বা পাকদর্শনে স্বয়ংক্রিয় অপসারণ ট্যাব যুক্ত করে। পিডিয়াপ্রেস সংকলন উপরের দিকে ডান কোনে "সংকলন করুন" বাটন যুক্ত করে। হোয়াইটনাইট এর ভিজ্যুয়াল বই ডিজাইনার বই ডিজাইনারটি চাক্ষুষ সম্পাদনা সরঞ্জাম ব্যবহার করে নতুন বই, মুদ্রণ সংস্করণ এবং সংগ্রহগুলি তৈরি করার প্রক্রিয়াটি সহজতর এবং স্বয়ংক্রিয় করতে সহায়তা করে। এটি একটি বই নাকি পাতা? এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক * চালের গুঁড়ো বা আটা সরু চাকলি পশ্চিমবঙ্গের একটি জনপ্রিয় পিঠা। বিউলির ডাল ও চাল সহযোগে প্রস্তুত সরু চাকলি আকৃতিতে রুটির মত। এটি অনেকটি দক্ষিণ ভারতীয় খাবার আপ্পামের মত। সরু চাকলির প্রধান উপকরণ বিউলির ডাল। এছাড়া লাগে সামান্য মটর ডাল, অল্প চাল ও ঘি অথবা তেল। রান্নার জন্য লাগে একটি তাওয়া অথবা চাটু। প্রথমে বিউলির ডাল, সামান্য মটর ডাল ও সামান্য চাল মিশিয়ে তা মিহি করে বেঁটে নেওয়া হয়। তাতে সামান্য নুন সহযোগে জল মিশিয়ে লেই তৈরী করা হয়। উত্তপ্ত তাওয়া ঘি বা তেল মাখিয়ে তারপর মিশ্রণটি ছড়িয়ে দেওয়া হয়। তারপর তা আস্তে আস্তে ভেজে তোলা হয়। একটি বড় কড়াই এ ঘি জ্বাল দিতে হবে। সুজি পানিতে ভিজিয়ে পেস্ট করে একটি নরম মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এলাচ, মৌরি বীজ এবং এর সাথে ১০ গ্রাম চিনি মিশাতে হবে। সুজির নরম মিশ্রণটি গরম ঘি এ ভেজে চিনির মিশ্রণে ডুবিয়ে রাখতে হবে। ওড়িষা মালপোয়া রেসিপি জগন্নাথ মন্দিরে সান্ধ্যকালীন ধূপ অনুষ্ঠানে প্রদানের সময় সাধারণভাবে একে আমালু বলা হয়ে থাকে এবং প্রভুকে উৎসর্গ করার জন্য বিভিন্ন আমালু (বড়া আমালু, সানা আমালু) ইত্যাদি সান্ধ্যকালীন ধূপ অনুষ্ঠানে ভোগ হিসাবে উৎসর্গ করা হয়। * ৩-৪ টেবিল চামচ ঘি/তেল, * ভাজার জন্য ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো করা মৌরি বীজ * চিনির মিশ্রণের জন্য(সিরা/রস) ২০০ গ্রাম চিনি * ১টি মিষ্টি লেবুর খোসা ২০০ মি.লি. ঘি, ময়দা এবং মৌরি বীজ মিশিয়ে নিতে হবে। নরম থকথকে মিশ্রণ তৈরি না হওয়া পর্যন্ত নাড়তে হবে। কড়াই বা প্যান এ ঘি/তেল গরম করে এক চামচের মতন ময়দা মিশ্রণ হালকা আঁচে ভেজে নিতে হবে। বড়ার মত করে ভাজা হয়ে গেলে চিনি, পানি এবং মিষ্টি লেবুর খোসা দিয়ে তৈরি মিশ্রণে/সিরাপে মালপোয়াগুলো ভিজিয়ে রাখতে হব। এটি গরম কিংবা ঠান্ডা উভয়ভাবেই পরিবেশিত হতে পারে। এই পাতায় কোন পরিবর্তন করলে তা অনেক ব্যবহারকারীকে প্রভাবিত করবে। যেকোন পরিবর্তন করার পূর্বে দয়া করে আলাপ পাতায় বা উইকিপিডিয়া:আলোচনাসভায় আলোচনা করুন ঝুনো নারকেল কুরো, গুড় বা চিনি অথবা ক্ষীর পাক করে পুর বানিয়ে নিতে হবে। ময়দাতে দুধ, জল এবং একটু মিহি চালগুঁড়ো মিশিয়ে মন্ড পাকিয়ে গোল গোল লেচি করে নিতে হবে। এবার লেচিগুলো ছোটো ছোটো গোল আকারে বেলে, অল্প পুর ভিতরে দিয়ে পাটির মত পাট করে নিতে হবে। শেষ পাটে লবঙ্গ দিয়ে মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। এখন একে পাট করা লম্বা আকারের দেখতে হবে। এরপর একে ঘিয়ে ভেজে নিয়ে চিনির রসে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখতে হবে। রস থেকে তোলবার পর পাটিসাপটা পরিবেশন করা যাবে। চালের গুঁড়ায় সামান্য লবণ ও পানি মিশিয়ে মেখে নিতে হয়। তারপর একটি বাঁশের বা প্লাস্টিকের চালুনি দিয়ে মাখানো চালের গুঁড়াগুলো চেলে নিতে হয়। এরপর নারিকেলের চাঁছা ও গুড় মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে শুকনা করে পাকিয়ে নিতে হবে। পুলিপিঠা বা পুলিপিঠে একধরণের পিঠাজাতীয় খাবার যা বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জনপ্রিয়। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পিঠাসমূহের মধ্যে পুলিপিঠে অন্যতম। খুলনা অঞ্চলে এটা কুলিপিঠা নামেও পরিচিত। আটার রুটির মাঝে নারকেলের পুর ব্যবহার করে কুলিপিঠের আকার দেওয়া হয়। পুলিপিঠের বিভিন্ন ধরণের রূপভেদ আছে যেমন ভাজাপুলি, ভাঁপাপুলি, দুধপুলি, রসপুলি ইত্যাদি। * ভাজাপুলি তেলে ভেজে তৈরি করা হয় * ভাঁপাপুলি ভাজার বদলে বাষ্পের ভাঁপে সিদ্ধ করা হয় * দুধপুলি দুধের সিরায় ভাজাপুলিকে ভিজিয়ে বানানো হয় * তেল, দুধ, রস ইত্যাদি প্রকারভেদে প্রয়োজন হয় এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: buttonlabel= নতুন নির্বাচিত রন্ধনপ্রণালী তৈরি করুন এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[বিষয়শ্রেণী:বিভাগ 1 সকল বই 1 এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মাছ শীতল রক্ত বিশিষ্ট জলজ মেরুদণ্ডী প্রাণীগোষ্ঠী, যারা জোড়-বিজোড় পাখনার সাহয্যে সাঁতার কাটে এবং ফুলকার সাহায্য শ্বাস-প্রশ্বাস চালায়। সাধারণত এদের দেহের বহির্ভাগ আঁশ দ্বারা আচ্ছাদিত; তবে আঁশ নেই এমন মাছের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। এরা সমুদ্রের লোনা পানি এবং স্বাদু পানির খাল, বিল, হাওর, বাওর, নদী, হ্রদ, পুকুর, ডোবায় বাস করে। পাহাড়ী ঝর্ণা থেকে শুরু করে মহাসাগরের গহীন অতল স্থানে, অর্থাৎ যেখানেই পানি রয়েছে সেখানেই মাছের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মাছ মানুষের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মাছ মানবদেহে অন্যতম আমিষ যোগানদাতা। অনেক স্থানেই মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বই লিখন প্রতিযোগিতা প্রতিযোগিতায় আপনাকে স্বাগত : এটি উইকিবই এবং উইকিবইয়ের দুইটি সহ প্রকল্প উইকিশৈশব ও রন্ধনপ্রণালী]]র এটি গণ বই লিখন প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় নিদিষ্ট সময়ের মাঝে নিয়মিত এবং নতুন যেকোনো সেচ্ছাসেবী এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন। বাংলা উইকিবইকে সমৃদ্ধ এবং সক্রিয় সম্প্রদায় গড়ে তোলা এই প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্য। * উইকিবইয়ের যেকোনো বই তৈরি বা অন্য ভাষার উইকিবই থেকে আপনি অনুবাদ করতে পারবেন । (আপনি ইচ্ছে করলে এই তালিকার নিবন্ধসমূহ নিয়েও কাজ করতে পারেন। * অসম্পূর্ণ বা ছোট বই তৈরী করবেন না। নতুন বই তৈরির ক্ষেত্রে কমপক্ষে তিন/চার অনুচ্ছেদ যুক্ত করুন। * যান্ত্রিক অনুবাদ বা গুগল অনুবাদ করবেন না। * আপনি উইকিবই, উইকিশৈশব, রন্ধনপ্রণালীর যেকোন নতুন বই তৈরি বা অনুবাদ করতে পারবেন। * উইকি বইয়ের বইগুলো প্রধান নামস্থানে, উইকিশৈশবের বইগুলো উইকিশৈশব এবং রন্ধনপ্রণালীর বইগুলো রন্ধনপ্রণালী নামস্থানে তৈরি করতে হবে। * প্রতিযোগিতায় তৈরিকৃত বই/পাতাগুলোর আকারের (বাইট/কিলোবাইট) পরিমাণের ক্রম হতে ফলাফল নির্ধারিত হবে। * আপনি সম্পূর্ণ নতুন বই তৈরির পাশাপাশি, পূর্বে তৈরি করা বইয়ে নতুন পাতা যুক্ত করতে পারবেন। এডিটাথনের ফলে বাংলা উইকিবইয়ে তৈরি নিবন্ধ tostring(key চাবিসহ কোন বার্তা পাওয়া যায়নি', cfg['error-nousername কোন ব্যবহারকারী নাম সনাক্ত হয়নি' cfg['error-config-category ত্রুটিসহ ব্যবহারকারী সংযোগের অন্তর্ভুক্তি' বই লিখন প্রতিযোগিতা ২০১৯ সম্পর্কিত যেকোন আলোচনা শুরু করার জন্য এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বাংলা উইকিবই বছরের গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলিতে নিয়মিত ভাবে অনলাইন এডিটাথনের আয়োজন করা হবে। | ১ উইকিবই:অনলাইন এডিটাথন/বই লিখন প্রতিযোগিতা ২০১৯ ২০১৯ নতুন বই তৈরি এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ==বর্ণমালায় খাদ্য বইটা সম্পূর্ণ করার চেষ্টা== ইদ মোবারক, গতকাল ইদের ছুটিতে 'বর্ণমালায় খাদ্য' বইটা সম্পূর্ণ করার চেষ্টা করলাম। কেমন হয়েছে? 'বর্ণমালায় খাদ্য' বইটা সাজিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি। তবে শিশুদের বইতে কিছু ইংরেজি নাম থেকে গিয়েছে। যেমন অমলেট, পপকর্ন ইত্যাদি। আবার বেগুনের জায়গায় বিরিয়ানি করলে কেমন হয়? | শিখে নিন সংযোগ, চিত্র যোগ বা স্থানান্তর, উদ্ধৃতি তৈরি, সন্নিবেশ টেমপ্লেট, টেবিল সম্পাদন, এবং আরও অন্যান্য জিনিষ কিভাবে তৈরি করতে হয়। | অনুগ্রহ করে, আপনার ওয়েব ব্রাউজার অপারেটিং সিস্টেম এবং উইকিপিডিয়ার স্কিন সাধারণত ভেক্টর, কখনও কখনও মোনোবুক) অন্তর্ভুক্ত করুন। দৃশ্যমান সম্পাদনা প্রবেশদ্বারে স্বাগত, উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন (WMF) দ্বারা বিকশিত উইকিপিডিয়া সম্পাদনা করার একটি উপায় যার জন্য সম্পাদকদের উইকিমার্কআপ শেখার প্রয়োজন হয় না। দৃশ্যমান সম্পাদনার আগ পর্যন্ত, সম্পাদকদের অধিকাংশ সম্পাদনা করতে উইকিমার্কআপ শিখতে হয়েছিল। দৃশ্যমান সম্পাদনা উইকিপাঠ্য মার্কআপ শেখা ছাড়াই সব পৃষ্ঠা সম্পাদনা করতে অনুমতি দেবে এবং আশা করা যায় এটি পাঠকদের সম্পাদক হয়ে উঠতে উত্সাহিত করবে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মোঃইবরাহিম খলিল। পিতা মোঃ আব্দুল হান্নান গাইন।মাতা মোছাঃ নাজমা বেগম।গ্রামঃআবাদ চন্ডী পুর।আমার জন্ম ১৯৯৭ সালে ১৪ই ডিসেম্বর।আমি বনববিবি তলা থেকে প্রাইমারী পাশ করেছি।দাখিল পাশ করেছি আাবাদ চন্ডী পুর আলিম মাদ্রাসা হতে।উচ্চ মধ্যমিক পাশ করেছি শয়ামনগর মহসীন কলেজ হতে।আমি আনর্স পড়ছি শ্যামনগ মহসীনে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: যুগে যুগে বন্যা এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে কা'বাঘর সমস্যাগ্রস্থ হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: $1 কে চিত্র:$2 দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, কারণ 4। c:File:$1|$1 সরানো হলো। এটি c:User:$2|$2 কর্তৃক কমন্স থেকে অপসারিত হয়েছে, কারণ 3। পিএইচপি প্রোগ্রামিং শুরু করার আগে আপনাকে প্রথমে কম্পিউটারকে পিএইচপি প্রোগ্রামিং এর উপযোগী করতে হবে। এর জন্য নিচের সফটওয়্যার গুলু ইন্সটল করতে হবেঃ এখন আপনি এতগুলু সফটওয়্যার আলাদা ভাবে ইন্সটল না করে, XAMPP নামক একটি মাত্র সফটওয়্যার দ্বারা সব কাজ শেষ করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রী তে পাওয়া যায়। নিচের ধাপ গুলু অনুসরন করার মাধ্যমে আপনি সব কাজ শেষ করতে পারবেনঃ • ইন্সটল শেষ হলে আপনার কম্পিউটারে একটি নতুন শর্টকাট আইকন আসবে। আইকন এ ক্লিক করে XAMPP সফটওয়্যারটি চালু করুন। চালু করার পর এবং নামের পাশে Start বাটন এ ক্লিক করুন। এবং এর মাধমেই পিএইচপি ইন্সটল করা ও হেল ওয়ার্ল্ড প্রোগ্রাম রান করা শেষ হল। ইন্টারনেট এর পূর্বে আমাদের জীবন কি সত্যিই সহজ ছিল? অথচ এই ইন্টারনেট আভিরভাবের দরুন আমাদের দৈনন্দিন জীবন তথা যোগাযোগ বেবস্থা, লেখাপড়া, বিনোদন, কেনা-কাটা ইত্যাদি সব কিছুই হয়ে গেছে সহজ থেকে সহজতর। মুহূর্তের মধ্য ইন্টারনেট তথা ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আমরা আমাদের কোনো কাঙ্ক্ষিত তথ্য কিংবা বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হচ্ছি। শুরুর দিকে এই ওয়েবসাইট গুলো সাধারনত কেবলমাত্র কিছু ডকুমেন্ট ধারণ করত। অথচ দিন বদলের সাথে সাথে এক দিকে যেমন ওয়েবসাইট তৈরির পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেই সাথে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং লেঙ্গুইজ ব্যবহার করে অস্থির অস্থির বাহার এর বা নিজের ইচ্ছামত ওয়েবসাইট তৈরি করা যায় এবং দিন দিন এর চাহিদা ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি চাইলে ই এ পি এইচ পি ভাষা টি মোখস্ত জব্দ করে মাসে আয় করতে পারেন (৫০,০০০/১,০০,০০০) টাকা। আসোন আমরা জানি পি এচই পি আসলে কেমন ভাষা। পপি এচই পি হল একটি শক্তিশালী সার্ভার সাইট স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ। আর সব থেকে মজার বেপার এটি আমাদের সবার জন্ন্য ফ্রী। কোন টাকা লাগে না। যেমন যদি আমি/আপনি সি, সি দিয়ে একটি সফটওয়্যার বানাই তাহলে তার জন্ন্য আপনাকে কিছু মূল্য দিতে হবে। পিএইচপি'র পুরো নাম ছিলো Personal Home Page. ১৯৯৪ সালে গ্রীনল্যান্ডিক প্রোগ্রামার রাসমুস লার্ডর্ফ (Rasmus Lerdorf) এর হাত ধরে কিছু সংখ্যক CGI binaries এর মাধ্যমে পিএইপি'র যাত্রা শুরু হয়। তিনি তার নিজস্ব সাইটের কিছু Perl কোড কে প্রতিস্থাপন করার জন্য C ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে লিখিত পিএইচপি নামক ল্যাঙ্গুয়েজ টি তৈরী করেন। শুরুতে এটি শুধু তার রিজিউমে ও সাইটের ট্রাফিক সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করত। পরবর্তীকালে তিনি এই CGI binaries গুলোকে FI (Form Interpreter) এর সাথে সংযুক্ত করে PHP/FI এর তৈরি করেন, যা Database এর সাথে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে সাধারণ ডায়নামিক ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরীর পথ উন্মুক্ত করে দেয়। ১৯৯৫ সালের ৮ই জুন তিনি PHP/FI কে সাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেন যা একে ত্রুটিমুক্ত ও অধিকতর কার্যকরী করার আরেকটি ধাপ হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি পিএইপি'র ভার্সন-২ নামে পরিচিত যাতে আজকের পিএইচপির প্রায় সকল মৌলিক ফাংশনালিটি বিদ্যমান ছিলো। এই ভার্সনে Perl এর মতো ভ্যারিয়েবল, ফর্ম হ্যান্ডলিং ও HTML embed করার সুবিধা যোগ করা হয়। পিএইচপি'র পুরো নাম ছিলো Personal Home Page. ১৯৯৪ সালে গ্রীনল্যান্ডিক প্রোগ্রামার রাসমুস লার্ডর্ফ (Rasmus Lerdorf) এর হাত ধরে কিছু সংখ্যক CGI binaries এর মাধ্যমে পিএইপি'র যাত্রা শুরু হয়। তিনি তার নিজস্ব সাইটের কিছু Perl কোড কে প্রতিস্থাপন করার জন্য C ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে লিখিত পিএইচপি নামক ল্যাঙ্গুয়েজ টি তৈরী করেন। শুরুতে এটি শুধু তার রিজিউমে ও সাইটের ট্রাফিক সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করত। পরবর্তীকালে তিনি এই CGI binaries গুলোকে FI (Form Interpreter) এর সাথে সংযুক্ত করে PHP/FI এর তৈরি করেন, যা Database এর সাথে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে সাধারণ ডায়নামিক ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরীর পথ উন্মুক্ত করে দেয়। ১৯৯৫ সালের ৮ই জুন তিনি PHP/FI কে সাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেন যা একে ত্রুটিমুক্ত ও অধিকতর কার্যকরী করার আরেকটি ধাপ হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি পিএইপি'র ভার্সন-২ নামে পরিচিত যাতে আজকের পিএইচপির প্রায় সকল মৌলিক ফাংশনালিটি বিদ্যমান ছিলো। এই ভার্সনে Perl এর মতো ভ্যারিয়েবল, ফর্ম হ্যান্ডলিং ও HTML embed করার সুবিধা যোগ করা হয়। ব্যবহার করে প্রোগ্রাম এর ভিতর যেকোন লেখা আড়াল করে রাখা যায়। যেগুলো প্রোগ্রাম কখনো রান করবে না রিড করবে না। যেমন নিছে দেখেন কিছু লেখা এর পর লেখা এই লেখা গুলো প্রোগ্রাম রান করবে না। আউটপুট এ শুধু Hello World! আসবে। ভেরিয়েবল এবং মুল্যের উপর অপারেশন সম্পাদন করতে অপারেটর ব্যবহার করা হয়। পিএইচপি অপারেটরকে নিম্নলিখিত গ্রুপ এ ভাগ করা যায়: পিএইচপি গাণিতিক অপারেটর যেমন ঃ পিএইচপি অ্যাসাইনমেন্ট অপারেটর ভ্যারিয়েবল এর মান লেখার জন্য সংখ্যাগত মান এর সাথে ব্যবহার করা হয়। পিএইচপি মৌলিক অ্যাসাইনমেন্ট অপারেটর হচ্ছে । এটা বাম operand এর মান ডান operand এর মান দ্বারা পরিবর্তিত হয়। পিএইচপি তুলনা অপারেটর দুটি মান (সংখ্যা বা স্ট্রিং) এর মধ্যে তুলনা করতে ব্যবহৃত হয়: অভিন্ন $x y $ x ও y সমান এবং একই টাইপের হলে TRUE প্রদান করে != সমান না $x y $x y এর সমান না হলে TRUE প্রদান করে <> সমান না $x y $x y এর সমান না হলে TRUE প্রদান করে অভিন্ন নয $x y $ x ও y সমান না হলে অথবা একই টাইপের না হলে TRUE প্রদান করে > তার চেয়ে অনেক বেশী $x y $x y এর থেকে বড় হলে TRUE প্রদান করে >= এর চেয়ে বড় বা সমান $x y $x y এর থেকে বড় অথবা সমান হলে TRUE প্রদান করে <= এর চেয়ে কম বা সমান $x y $x y এর থেকে ছোট অথবা সমান হলে TRUE প্রদান করে পিএইচপি বৃদ্ধি অপারেটরদের একটি ভেরিয়েবল এর মান বৃদ্ধি করতে ব্যবহার করা হয়। পিএইচপি হ্রাস অপারেটরদের একটি ভেরিয়েবল এর মান হ্রাস করতে ব্যবহার করা হয়। x প্রাক-বৃদ্ধি $x এর মান এক বৃদ্ধি করে, তারপর $x এর মান প্রদান করে $x++ পরবর্তীতে-বৃদ্ধি $x এর মান প্রদান করে, তারপর $x এর মান এক বৃদ্ধি করে x প্রাক-হ্রাস $x এর মান এক হ্রাস করে, তারপর $x এর মান প্রদান করে $x-- পরবর্তীতে-হ্রাস $x এর মান প্রদান করে, তারপর $x এর মান এক হ্রাস করে পিএইচপি লজিক্যাল অপারেটর শর্তাধীন বিবৃতি একত্রিত করতে ব্যবহার করা হয়। xor Xor $x xor $y সত্য যদি $x অথবা $y সত্য হয়, কিন্তু উভয়ই সত্য না হয় অ্যারে হল একটি বিশেষ ভেরিয়েবল যা একই সময়ে একের অধিক মান ধারণ করতে পারে। নিচের আলোচনা থেকে অ্যারে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যাবে। নির্দিষ্ট কিছু আইটেম এর একটি লিস্ট কল্পনা করা যাক (উদাহরণস্বরূপ কিছু দেশের নামের একটি লিস্ট)। এখন এই লিস্টিটি যদি আমরা কোন একটি single ভেরিয়েবলে store করতে চাই তাহলে নিচের মত হবে- এইখানে মাত্র ৫ টা দেশের একটি লিস্ট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কি হবে যদি আপনার ৩০০ টা দেশের একটি লিস্ট থাকে কিভাবে আপনি নির্দিষ্ট কোন দেশের নাম সন্ধান করবেন? এই সমস্যা সামাধানের জন্য মূলত array ব্যবহার করা হয়। অ্যারের মাধ্যমে একটি single ভেরিয়েবলে অনেকগুলো ডাটা জমা রাখা যায় এবং প্রতিটা আইটেমের নির্দিষ্ট একটি ইনডেক্স নাম্বার থাকে, যাতে করে যে কোন আইটেম কে সহেজে এক্সেস করা যায়। পিএইচপি তে সাধারণত তিন ধরণের array রয়েছে। × ফেসবুকএ পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল ব্যবহৃত হচ্ছে ব্যাপকভাবে। ৮০০টি ক্লাস্টারকৃত সার্ভারে এর মাইএসকিউএল ডাটাবেজ চলছে। প্রতিটি সার্ভারের কনফিগারেশন হচ্ছে ৬৪গিগাবাইট র্যাম। ফেসবুক এপ্লিকেশনের একটি প্রধান অনুষঙ্গ পিএইচপি × ইয়াহু ফিনান্স, ফ্লিকার পিএইচপিতে চলে × ওয়ার্ডপ্রেস নামক সবচেয় জনপ্রিয় ব্লগিং প্লাটফর্ম চলে পিএইচপি দিয়ে। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে সিএমএস এর কাজও চলে বেশ ভালোভাবে। × সবচেয়ে নামকরা দুটি সিএমএস জুমলা এবং ড্রুপাল পিএইচপি দিয়ে তৈরি। × গুগলের অ্যাপ-এঞ্জিনেও ভবিষ্যতে পিএইচপি অন্তর্ভুক্ত হবার প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে এতে পাইথনের একটি বিশেষ সংস্করণ ব্যবহৃত হচ্ছে। যদিও আইটি কনস্ট্রাক্ট হল বহু ভাষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য, পিএইচপি অন্তর্ভুক্ত। এটি কোড টুকরা শর্তসাপেক্ষ কার্যকর করার অনুমতি দেয়। পিএইচপি একটি ইফ স্ট্রাকচার বৈশিষ্ট্য যে সি এর অনুরূপ। এক্সপ্রেশন সম্পর্কে বিভাগে বর্ণিত হিসাবে, অভিব্যক্তি তার বুলিয়ান মান মূল্যায়ন করা হয়। যদি অভিব্যক্তি সত্যের কাছে মূল্যায়ন করে, পিএইচপি বিবৃতি কার্যকর করে এবং যদি এটি মিথ্যাতে মূল্যায়ন করে এটি এটিকে এড়িয়ে যাবে। FALSE এ মানগুলি কী মূল্যায়ন করে সে সম্পর্কে আরও তথ্য 'বুলিয়ান রূপান্তরিতকরণ' বিভাগে পাওয়া যাবে। b a এর চেয়ে বড় হলে b-এর চেয়ে বড় হবে: প্রায়শই আপনি শর্তসাপেক্ষে একাধিক বিবৃতি কার্যকর করতে চান। অবশ্যই, যদি একটি বিবৃতি দিয়ে প্রতিটি বিবৃতি মোড়ানো প্রয়োজন হয় না। পরিবর্তে, আপনি বেশ কয়েকটি বিবৃতি একটি বিবৃতি গ্রুপে গ্রুপ করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, এই কোডটি b এর চেয়ে বড় হবে a b এর চেয়ে বড় হবে এবং তারপরে a এর মান b তে নির্ধারণ করবে: যদি বিবৃতিগুলি অন্যের মধ্যে অনন্তভাবে বাসা বাঁধতে পারে তবে বিবৃতি, যা আপনাকে আপনার প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশের শর্তসাপেক্ষ কার্যকর করার জন্য সম্পূর্ণ নমনীয়তা সরবরাহ করে। ভুলগুলি এড়ানোর জন্য কীভাবে স্যুইচ বিবৃতি কার্যকর করা হয় তা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ important স্যুইচ স্টেটমেন্ট লাইন দ্বারা লাইন কার্যকর করে (আসলে, বিবৃতি অনুসারে বিবৃতি)। শুরুতে, কোনও কোড কার্যকর করা হয় না। কেবলমাত্র যখন কেস স্টেটমেন্ট পাওয়া যায় যার অভিব্যক্তিটি এমন একটি মানের সাথে মূল্যায়ন করে যা স্যুইচ এক্সপ্রেশনটির মানের সাথে মেলে তবে পিএইচপি বিবৃতি কার্যকর করতে শুরু করে না। পিএইচপি স্যুইচ ব্লকের সমাপ্তি অবধি বা প্রথমবারের মতো ব্রেক স্টেটমেন্টটি দেখে স্টেটমেন্টগুলি চালিত করে। যদি আপনি কোনও মামলার বিবৃতি তালিকা শেষে ব্রেক স্টেটমেন্ট না লিখে থাকেন তবে পিএইচপি নিম্নলিখিত মামলার বিবৃতি কার্যকর করতে থাকবে। উদাহরণ স্বরূপ: পিএইচপি যখন লুপগুলি কোডের একটি ব্লক নির্বাহ করে যখন নির্দিষ্ট শর্তটি সত্য হয়। প্রায়শই যখন আপনি কোড লিখেন, আপনি একই কোডটির ব্লকটি পরপর বার বার চালনা করতে চান। কোনও স্ক্রিপ্টে প্রায় সমান কোড-লাইন যুক্ত করার পরিবর্তে আমরা এ জাতীয় কাজটি সম্পাদন করতে লুপগুলি ব্যবহার করতে পারি। পিএইচপি-তে আমাদের নীচের লুপিং স্টেটমেন্টগুলি রয়েছে: while- কোডের ব্লকটি একবার লুপ করে, এবং তারপরে নির্দিষ্ট শর্তটি যতক্ষণ সত্য হয় ততক্ষণ লুপটি পুনরাবৃত্তি করে do while কোডের একটি ব্লকের মাধ্যমে একবার লুপ করে, এবং তারপরে নির্দিষ্ট অবস্থার সত্য হওয়া পর্যন্ত লুপটি পুনরাবৃত্তি করে for কোডের একটি ব্লক দিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লুপ করে foreach অ্যারেতে প্রতিটি উপাদানের জন্য কোডের ব্লক দিয়ে লুপ করে নীচের উদাহরণটি প্রথমে একটি পরিবর্তনশীল x থেকে 1 x 1) সেট করে। তারপরে, লুপটি x যতটা কম, বা 5 x 5) এর সমান ততক্ষণ চলতে থাকবে। প্রতিবার লুপটি চালালে x 1 x বৃদ্ধি পাবে x * একটি লম্বা বাক্স (যত লম্বা হবে তত বড় দৃশ্য দেখা যাবে) * একটি আলপিন অথবা সূঁচ পরেরবার যখন সূর্যগ্রহণ হবে, তখন তোমার পিনহোল ক্যামেরা সূর্যের দিকে তাক কর। আলো গর্ত দিয়ে ডুকে বাক্সের নিচ দিয়ে বেরিয়ে যাবে। সূর্যের দিকে সরাসরি তাকালে তোমার চোখের ক্ষতি হতে পারে, তাই পিনহোল ক্যামেরা ব্যবহার করে সূর্যগ্রহণ দেখা অনেক মজার এবং নিরাপদ। মিল শ্রমিক তার বায়ুকলে বিভিন্ন জিনিস চূর্ণ করেন। এখানে একজন মিল শ্রমিক কিছু একটা চূর্ণ করছেন। div> একজন বাস চালক বাস চালান। এখানে বাস চালক বাসের ওপর জিনিসপত্র তুলছেন। div> শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে পাঠদান করেন। div> রিক্সাচালক রিক্সা চালান। এখানে একজন রিক্সাচালক যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছেন। div> ফল বিক্রেতা ফল বিক্রি করেন। এখানে একজন ফল বিক্রেতা মাথায় করে ফল বহন করছেন। div> কৃষি শ্রমিক মাঠে কাজ করেন। এখানে একজন কৃষি শ্রমিক ধান কেটে তা আঁটি বাঁধছেন। div> একজন পরিচারিকা রান্নাঘর থেকে টেবিলে খাবার পৌঁছে দেন। div> প্রত্নতাত্ত্বিকেরা পুরনো দিনের জিনিস নিয়ে গবেষণা করেন। ছবিতে একজন প্রত্নতাত্ত্বিকের হাতে প্রাচীনকালের একটি বস্তু দেখা যাচ্ছে । div> * র্যান্ডি উইলসন অস্টিন, টেক্সাস, যুক্তরাষ্ট্র কাজের দুনিয়া ৬-৭ বছর বয়সের শিশুদের জন্য উপযোগী। বইটি সারা বিশ্বের কর্মজীবী লোকদের ছবি দেখায়। প্রত্যেক পাতায় রয়েছে কাজের নাম, দেশের নাম, এবং একটি বাক্য যা ছবিতে দেখানো কাজকে বর্ণনা করে। ছবির পাশাপাশি রয়েছে দেশের অবস্থানসহ মানচিত্র এবং পতাকা। আরও রয়েছে একটি প্রশ্ন যা শিশুকে ছবিটি নিয়ে চিন্তা করতে উৎসাহিত করে। ছবিতে দেখানো লোকজন তাদের কাজ উপভোগ করছেন এবং উপযুক্ত পোশাক পরিহিত অবস্থায়, অথবা তাদের কাজের সাথে সম্পর্কিত যন্ত্র ব্যবহার করা অবস্থায় দেখানো হয়েছে। জুতা প্রস্তুতকারী জুতা তৈরী করেন। ছবিতে একজন জুতা প্রস্তুতকারী একটুকরা চামড়া কাটছেন। div> একজন আঙুর চাষী তার আঙুর ক্ষেতের চাষ করা আঙুর দেখাচ্ছেন। div> ড্রামবাদক ড্রাম বাজান। এখানে একজন ড্রামবাদক কঙ্গা ড্রাম বাজাচ্ছেন। div> একজন ডুবুরি সাধারণত পানির নিচে সাঁতার কাটেন। এখানে প্রবাল প্রাচীরের নিকট একজন ডুবুরি সাঁতার কাটছেন। div> ধাতব হিসাবে ম্যাগনেসিয়াম রূপালী-সাদা এবং হালকা ওজনের। এটি এখানে একটি দণ্ডের আকারে দেখানো হয়েছে তবে এটি গুঁড়ো আকারেও পাওয়া যায়। আশ্চর্যজনকভাবে, এটি যেকোনো সাধারণ ব্যক্তি চিকিৎসার প্রয়োজনে কিনতে পারেন। ১৭৫৫ সালে জোসেফ ব্ল্যাক নামে একজন ফরাসি-স্কটিশ চিকিৎসক এবং রসায়নবিদ ইংল্যান্ডে ম্যাগনেসিয়াম আবিষ্কার করেছিলেন। ১৮০৮ সালে স্যার হামফ্রি ডেভি তড়িৎ-বিশ্লেষণ পদ্ধতির সাহায্যে বিশুদ্ধ ম্যাগনেসিয়াম ধাতুকে আলাদা করেছিলেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে ম্যাগনেসিয়াম নামটি গ্রীক শব্দ ম্যাগনেসিয়া থেকে এসেছে। থেসালির গ্রীক অঞ্চলের একটি জেলার নাম থেকে এই শব্দের উৎপত্তি। * ভূত্বকে প্রাচুর্যের বিচারে ম্যাগনেসিয়াম অষ্টম স্থানে রয়েছে। * সামুদ্রিক শিখা এবং আতশবাজিতে উজ্জ্বল সাদা আলো তৈরি করতে ম্যাগনেসিয়াম ব্যবহৃত হয়। ভূত্বকে এবং সমুদ্রের জলে ম্যাগনেসিয়ামের উপস্থিতি খুব সাধারণ ব্যপার। সবুজ শাকসবজিতে, বিশেষ করে গাঢ় সবুজ রঙের শাকসবজিতে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। তার কারণ উদ্ভিদের সবুজ পাতার ক্লোরোফিল হচ্ছে একধরনের সবুজ রঞ্জক পদার্থ দিয়ে তৈরি যাতে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। সমস্ত জীবিত কোষের জন্য ম্যাগনেসিয়ামের প্রয়োজন। এটি আমাদের শরীরে ডিএনএ-র মতো অণু তৈরি করতে সাহায্য করে। উদ্ভিদও সালোকসংশ্লেষণের জন্য ক্লোরোফিলের মধ্যে থাকা হিসেবে ম্যাগনেসিয়াম ব্যবহার করে। ম্যাগনেসিয়াম খুব উজ্জ্বল সাদা রঙের শিখায় জ্বলতে পারে। আগেকার দিনে আলোর উৎস হিসাবে এবং ক্যামেরার ফ্ল্যাশ তৈরি করতে ম্যাগনেসিয়াম ব্যবহার করা হতো। বর্তমানে কিছু কিছু আতশবাজিতে ম্যাগনেসিয়ামের ব্যবহার দেখা যায়। আগুনের বোমা তৈরিতেও এটি ব্যবহৃত হয়। যেহেতু ম্যাগনেসিয়াম অ্যালুমিনিয়ামের চেয়ে এক-তৃতীয়াংশ হালকা, তাই এটি অন্যান্য ধাতুর সাথে মিশিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র এবং বিমান তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। অনেক অটোপ্রস্তুতকারক তাদের যানবাহনে ম্যাগনেসিয়াম সংকর ব্যবহার করেন। কিছু গাড়ির ব্যাটারিতে ম্যাগনেসিয়াম ব্যবহার করা হয়। ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড (MgO)-কে ম্যাগনেসিয়াও বলা হয়। এটি পাকস্থলীর অম্ল নিয়ন্ত্রণ চিকিৎসায় অ্যান্টাসিড হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এপসম লবণ তৈরি করতেও ম্যাগনেসিয়াম ব্যবহৃত হয়, যা ত্বকের ছোটখাটো ঘর্ষণজনিত নিরাময় করতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। নির্মাণ শিল্পেও ম্যাগনেসিয়ামের ব্যবহার রয়েছে। নির্মাণ শিল্পে ব্যবহারের উপযোগী হালকা ধাতুগুলির মধ্যে এটি একটি। ম্যাগনেসিয়াম অত্যন্ত দাহ্য। এটি জ্বলার সময় যে উজ্জ্বল আলো দেয় সেটি চোখের ক্ষতি করতে পারে। এটিকে কখনই আগুনে রাখা উচিত নয়, কারণ এটি পোড়ার সময় অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রা উৎপন্ন করে। এটিকে কখনই অ্যাসিডে দেওয়া উচিত নয়। কারণ অ্যাসিডের সঙ্গে বিক্রিয়ায় জ্বলনশীল হাইড্রোজেন গ্যাস বের হয়। এটিকে শিশুদের থেকে দূরে রাখা উচিত। ৫১০০০ এর বেশি পণ্য শণ থেকে পাওয়া যায়। এগুলি নিম্নলিখিত বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত * ভোজ্য তেল এবং প্রোটিন * বিনোদন এবং সৃজনশীল কাজ এই বইটিতে শণ চাষের প্রযুক্তি ও ৫১০০০ এর কাছাকাছি পণ্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। শণের পণ্য বইটি নিদিষ্ট উৎপাদন পদ্ধতি, প্রক্রিয়াজাতকরণ, ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে সাধারণ ধারণা প্রদান করে। DeluxeBar বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারী সতর্কীকরণ টেমপ্লেট পোস্ট করার সুবিধা দেয়। আমি নিয়মিত লিখতে আগ্রহী । আমি বিনয়ের সহিত সকলের যথাযথ সহযোগিতা ভুল-ত্রুটি সংশোধন পরামর্শ উপদেশ প্রার্থণা করি। গুলশন ১০ চরণের একটি পূর্ণাঙ্গ কবিতা। তবে তা ছড়া'র অবয়বেও নির্মাণ করা যায়। ১৯৯৪ সালের শেষের দিকে সাহিত্য পরিবারে গুলশন এর সংযোজন ঘটেছে। আপনার সঙ্গে দেখা করে ভাল লাগল উর্দূ ভাষা বেশ আরবী এবং পারসী ভাষার মতন লিখিত হয়, কিন্তু অধিক অক্ষর যোগ করা হয়েছে যেন উর্দূর প্রতি ধ্বনির একটি প্রতীক থাকতে পারে। অধিকন্তু, এই উইকিবইতে একটি অসমীয়া অক্ষর ৱ ওয়" দ্ব্যাক্ষরের বদলে উপকার করা হবে, সরলতার খাতিরে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: জ্বলন্ত সমস্যা কোনটা ং ঃ ঁ বর্ণগুলোর সূচিতে লিংক করা না হাইফেন ং ঃ ঁ বর্ণগুলোর কোনো পাতার সঙ্গেই লিঙ্ক নেই! এটাই সমস্যা এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আলিপুরদুয়ার জেলা হল পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি বিভাগের পাঁচটি জেলার একটি। ২০১৪ সালের ২৫ জুন জলপাইগুড়ি জেলা ভেঙে এই জেলা গঠিত হয়। জেলার সদর শহর আলিপুরদুয়ার। এই জেলায় ভারতের দুটি জাতীয় উদ্যান অবস্থিত। এগুলি হল: বক্সা জাতীয় উদ্যান ও জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সমাজবিজ্ঞান হ'ল মানব সামাজিক জীবনের অধ্যয়ন। মানব সামাজিক জীবন জটিল এবং মানব অভিজ্ঞতার বিভিন্ন দিককে ঘিরে রয়েছে। জটিলতার কারণে সমাজবিজ্ঞানের অনুশাসনটি নির্দিষ্ট সময়ের সাথে বিশেষ ক্ষেত্রগুলিতে বিভক্ত হয়েছে। এই বইয়ের প্রথম বিভাগটি সমাজবিজ্ঞানের ভিত্তিগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে, যার মধ্যে শৃঙ্খলার পরিচিতি, প্রাসঙ্গিক অধ্যয়ন পদ্ধতি এবং প্রভাবশালী তাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। বাকি অধ্যায়গুলিতে সমাজবিজ্ঞানের অধ্যয়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে। * কোর্স গ্রহণ (আপনি যদি এই পাঠ্যটি নিজের কোর্সের জন্য অবলম্বন করেন তবে দয়া করে এই পৃষ্ঠায় একটি টীকা দিন) # প্রযুক্তি, ইন্টারনেট এবং ভার্চুয়াল পৃথিবী # মানব পরিবেশ ও পরিবেশ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে কপি পেস্ট পাতা তৈরি বিষয়ে উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক * লাল বা সাদা পেঁয়াজ * অতিরিক্ত কুমারী বা কুমারী জলপাইয়ের তেল এছাড়াও আপনি ব্যবহার করতে পারেন * ক্যাপার (বীজ এবং লতা) * ছোট ছোট করে কাটা রুটি এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: নীতি বা নির্দেশিকা অনুসারে, এর অর্থ এটি কোনও ব্যবহারকারীর দ্বারা প্রস্তাবিত হয়েছে এবং এখনও এটি অফিসিয়াল করা হয়নি বা এটি প্রত্যাখ্যান করা উচিত কিনা তা নিয়ে এখনও আলোচনা চলছে। প্রস্তাবিত নীতি ও নির্দেশিকা আলোচনার চূড়ান্ত ফলাফলের উপর নির্ভর করে হল অফিসিয়ালি গৃহীত বা প্রত্যাখ্যাত হতে পারে। এর অর্থ এটি বর্তমানে কার্যকর এবং অন্যান্য অবদানকারীরা প্রয়োগ করেছেন। নীতি হলো নিয়মের একটি সমাবেশ যা অনুসরণ করা আবশ্যক। নির্দেশিকা হলো নিয়মের একটি সমাবেশ যা অনুসরণ করা উচিত। এর অর্থ এটি একটি নতুন নির্দেশিকা বা নীতি অনুসারে বাতিল করা হয়েছে। নতুন সংস্করণটি ব্যবহার করা উচিত এবং পুরানো সংস্করণটি কেবল ঐতিহাসিক কারণে রাখা হয়েছে। এর অর্থ হলো বিভিন্ন কারণে এটি সম্প্রদায় কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। এটি প্রস্তাবনার আলোচনার সাথে সাথে প্রত্যাখাত হওয়ার কারণ এবং পূর্বের আলোচনায় প্রত্যাখ্যাত কারণে প্রত্যাখ্যানযোগ্য হওয়া থেকে বিরত থাকতে লোকদের মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য রাখা হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: যেসব বই ছোট্ট শিশুদের জন্য লেখা[[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ঢেউয়ের মধ্যে একজন জীবনরক্ষী। div> এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এখানে সন্নিবেশিত জাভাস্ক্রিপ্ট শুধু প্রশাসকদের জন্য লোড হবে এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: একটি পাঠাগারের থাক হলো বইয়ের সংগ্রহশালা, যেখানে সারি সারি বইয়ের আলমারিতে বা পাটাতনে বিভাগ অনুযায়ী বই সাজিয়ে রাখা হয়। এখানে কিছু বাংলা উইকিবইয়ের সমস্ত বইয়ের শ্রেণিবিন্যাসের ব্যবস্থা রয়েছে, কিছু আধা-স্বয়ংক্রিয় সাহায্যে উইকিবই সম্পাদকগণ তত্ত্বাবধায়ন বা পরিচালনা করেন। শীর্ষ স্তরে, আমাদের থাকের বিভাগগুলি মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, গণিত এবং অন্যান্য কিছু বিভাগ অনুযায়ী সজ্জিত রয়েছে। স্তরের নিচে স্তরক্রমের সমস্ত বিভাগীয় ইউনিটগুলোকে থাক বলা হয়। আমাকে প্রশ্ন করতে উপরের Add topic এ ক্লিক করে প্রশ্ন করুন। প্রশ্ন শেষে স্বাক্ষর করতে ভুলবেন না। উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই পরীক্ষণটিতে আমরা কিছু সহজলভ্য উপকরণ ব্যবহার করে কিসমিস নৃত্য দেখব এবং এর পেছনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও জানব। এই মজার পরীক্ষণটি করতে প্রয়োজন: * একটি বিকার অথবা পানির গ্লাস * স্বচ্ছ কোমল পানীয় (যেমন:স্প্রাইট) একটি বিকার অথবা পানির গ্লাস নিয়ে এতে স্বচ্ছ কোমল পানীয় (যেমন:স্প্রাইট) ঢেলে দাও। কিসমিসগুলো ধীরে ধীরে গ্লাসে ছেড়ে দাও। কিসমিসগুলো ভেসে উঠবে। তারপর আবার নেমে যাবে। তারপর আবার ভেসে উঠবে। এভাবে চলতে থাকবে। দেখে মনে হবে যেন কিসমিসগুলো নাচছে। তুমি যখন কিসমিসগুলো গ্লাসে ফেলে দিয়েছিলে তখন কিছু বুদবুদ কিসমিসে আটকে গিয়েছিল। যেহেতু বুদবুদগুলো পানীয়টি থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে, তারা কিসমিসকেও তাদের সাথে টেনে তোলে। গ্লাসের শীর্ষে এলে বুদবুদ পানীয় থেকে বেরিয়ে বাতাসে মিশে যায়। ফলে বুদবুদগুলি আর কিশমিশকে ধরে রাখে না। তাই এটি আবার নীচে নামতে শুরু করে। নিচে নামার পর আবার এগুলো বুদবুদের সাথে যুক্ত হয় এবং প্রক্রিয়াটি আবার শুরু হয়। পরীক্ষণটি শেষ। তবে গ্লাসটি পরিষ্কার করে রাখতে ভুলে যেও না। আর উপকরণগুলো কিন্তু এখনো নষ্ট হয়ে যায় নি। তুমি চাইলে কোমল পানীয় এবং কিসমিসগুলো খেয়ে ফেলতে পারো। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ওয়েব পেইজে এ তালিকা তৈরি করতে লিস্ট ট্যাগ ব্যবহার করতে হয়। এইচটিএমএল এ প্রধানত ৩ ধরণের তালিকা তৈরি করা যায়: ক্রমিক তালিকা (Ordered list তালিকার ভুক্তিগুলোকে সংখ্যা, বর্ণ বা রোমান হরফে ক্রমিক নং দেওয়া হয়। ক্রম বিহীন তালিকা(Unordered list এ তালিকায় ভুক্তিগুলোর ক্রমিক নং থাকে না। বুলেট, ডিস্ক ইত্যাদি প্রতীকের সাহায্যে তালিকা তৈরি হয়। সঙ্গা তালিকা(Definition list এ তালিকার ভুক্তিগুলোর অধীনে এদের সঙ্গা লেখা হয়। ol ট্যাগের অ্যাট্রিবিউটগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল type এবং start। টাইপ অ্যাট্রিবিউট দিয়ে গণনার ধরন (সংখ্যা/ রোমান/ বর্ণ) এবং স্টার্ট অ্যাট্রিবিউট দিয়ে কত থেকে গণনা শুরু করতে হবে তা নির্ধারণ করা হয়। কোনো অ্যাট্রিবিউট না দিলে ডিফল্ট হিসেবে 1,2,3 এভাবে গণনা হবে এবং 1 থেকেই গণনা শুরু হবে। ! গণনার ধরন অ্যাট্রিবিউট ও ভ্যালু সহ ট্যাগ কত থেকে গণনা শুরু করতে হবে তা এ ট্যাগের ভ্যালু হিসেবে উল্লেখ করতে হয়। যেমন: রোমান (i, ii, iii পদ্ধতিতে গণনা ৩ থেকে শুরু করতে চাইলে অ্যাট্রিবিউট হবে- আনঅর্ডারড লিস্ট (ক্রম বিহীন তালিকা তালিকায় বুলেটের ধরন নির্ধারণ করতে ul ট্যাগের ভেতর type অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করতে হয়। ভ্যালু হিসেবে circle, disc বা square উল্লেখ করতে হয়। টাইপ নির্ধারণ না করলে ডিফল্ট হিসেবে circle বুলেট ব্যবহৃত হয়। ! বুলেটের ধরন অ্যাট্রিবিউট ও ভ্যালু সহ ট্যাগ এ তালিকায় প্রথমে একটি বিষয় (মোটা হরফে) এবং পরের লাইনে তার সঙ্গা, তারপর আরেকটি বিষয় (মোটা হরফে) এবং তাল পরের লাইনে তার সঙ্গা এভাবে সাজানো হয়। অর্থাৎ, আবার একটি বিষয়ের একাধিক সঙ্গাও দেওয়া যায়। যেমন: তালিকার একটি ভুক্তির অধীনে আরেকটি তালিকা তৈরি করা যায়। যেমন: তবে এক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন যে, যে ভুক্তির অধীনে উপতালিকা তৈরি করেছেন তার li ট্যাগ ক্লোজ করার আগেই উপতালিকার জন্য ul ট্যাগ দিতে হবে। উপতালিকা তৈরি শেষে ul ক্লোজ করার পর li ট্যাগ ক্লোজ করতে হবে। এখানে মূল তালিকার li ট্যাগ ক্লোজ করে তারপর উপতালিকার ul ট্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এখানে উপতালিকা তৈরি হবে না। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: খেয়াল করুন: টুইংকলের পছন্দসমূহ পরিবর্তনের সব থেকে সহজ পদ্ধতি হল টুইংকল পছন্দসমূহ প্যানেল ব্যবহার করা উইকিপিডিয়া:টুইংকল/পছন্দসমূহ]]। এই ফাইলটি সয়ংক্রিয়ভাবে তৈরী করা হয়েছে। আপনি এখানে কোন পরিবর্তন করলে পরবর্তী সময়ে যখন আপনি টুইংকলের পছন্দসমূহ প্যানেলের "কার্যকর করুন" বোতাম ক্লিক করবেন তখন এই পরিবর্তন মুছে ফেলা হবে। যদি এই ফাইল সম্পাদনা করেন, এটি নিশ্চিত হোন যে আপনি সঠিক জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করছেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: তুমি কি কখনও আকাশে থাকা জিনিসগুলো নিয়ে ভেবে দেখেছ? চাঁদ, সূর্য এবং তারা নিয়ে? মানুষ অনেক আগের থেকেই আকাশকে দেখে আসছে, তারা সেখানে কি আছে সেটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। আমরা এখনও মহাকাশ সম্পর্কে অনেক নতুন নতুন তথ্য জানতে পারছি। ''গ্রহরা হলো পাথর অথবা গ্যাসের বড় গোলক। তারা নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। আমরা এমনি একটি গ্রহে বাস করি। এটিকে আমরা সবাই পৃথিবী বলি। পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে। এছাড়াও সৌরজগতে আরও সাতটি গ্রহ এবং প্রচুর ছোট ছোট জিনিস সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে। সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকা এসব জিনিস নিয়েই আমাদের সৌরজগত। যাকে ইংরেজিতে বলে "Solar System সোলার সিস্টেম)। ল্যাটিন ভাষায় সূর্যকে "Sol সোল) বলায় হয়। আমাদের সৌরজগত থেকে অনেক অনেক দুরে অন্যান্য নক্ষত্রও রয়েছে। তারা কেউ আমাদের সূর্য থেকে আকারে বড় এবং কেউ কেউ আবার সূর্য থেকে ছোট। হাজার বছর আগে, অ্যারিস্টোকাস নামের একজন লোক বলেছিলেন যে, আমাদের সৌরজগতের সকল কিছু সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে। কিছু লোক তার কথা বিশ্বাস করেছিলো, কিন্তু অনেকেই সেটা করেনি। যারা বিশ্বাস করেনি তারা মনে করতো সূর্যসহ (এমনকি অন্যান্য নক্ষত্রেরাও) সৌরজগতের সবকিছু পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘোরে। এটা যুক্তিযুক্ত মনে হয়, কারণ পৃথিবীকে দেখে মনে হয় না এটি তার জায়গা থেকে নড়ছে অথবা ঘুরছে, তাই না? আমরা দূরের অন্যান্য নক্ষত্রগুলোর সাথে কী ঘটেছে সেটা দেখার জন্য খুব বড় টেলিস্কোপ ব্যবহার করতে পারি। আমরা দূরের নক্ষত্রগুলোর ছবির সাথে আমাদের নিজেদের নক্ষত্র সূর্যের ছবির তুলনা করত পারি। আমরা এক অসধারণ যুগে বাস করছি কারণ প্রথমবারের মত আমরা মহাশূণ্যে মানুষ পাঠিয়েছি এবং মহাশূণ্যে আমাদের টেলিস্কোপও আছে। মহাশূণ্যে রাখা এই টেলিস্কোপগুলো গ্রহ, আমাদের সূর্য এবং দূরের নক্ষত্রগুলোর হাজার হাজার ছবি তুলছে। আর পৃথিবীতে লোকজন এই ছবিগুলো দেখে মহাকাশের অনেক অজানা বিষয় সম্পর্কে জানছে এবং তারা কিভাবে সৌরজগতের সুচনা হয়েছে সেটাও ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছে। এমনকি আমরা লালগ্রহ মঙ্গলে আমাদের রোবটও পাঠিয়েছি। রোবটি চারিদিক ঘুরে বেড়ায় এবং পৃথিবীর লোকেরা একে বলে দেয় কোথায় যেতে হবে এবং কিসের ছবি তুলতে হবে। আমরা আরও জানতে চাই ভবিষ্যতে আমাদের পৃথিবী ও সৌরজগতের কী পরিণতি হবে। সৌরজগতের অন্যান্য বস্তু সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে (চারপাশে ঘুরে)। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করা বস্তুগুলোর মধ্যে গ্রহেরা হলো সবচেয়ে বড়। প্রত্যেক গ্রহই কিছুটা পৃথিবীর মত। তবে প্রত্যেকেই প্রত্যেকের থেকে আলাদা। সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহদের বলা হয় অভ্যন্তরীণ গ্রহ''। এরা হলো বুধ, শুক্র, পৃথিবী এবং মঙ্গল। কেন সবগুলো গ্রহ সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে? কেন উপগ্রহেরা গ্রহদের প্রদক্ষিণ করে? সূর্য কেন সরে যায়না এবং গ্রহদের ছেড়ে অন্য কোথাও যায়না। এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর হলো মাধ্যাকর্ষণ''। Gravity is a force that is a property of mass এটি বস্তুকে আকর্ষণ করে। সবকিছুই পদার্থ দিয়ে তৈরী। পদার্থের পরিমাণকে বলা হয় ভর। দুইটি আপেলের ভর একটি আপেলের ভরের দ্বিগুণ। একটি বস্তুর ভর যত বেশি মাধ্যাকর্ষণও একে তত বেশি আকর্ষণ করে এবং বস্তুটির মাধ্যাকর্ষণও অন্য বস্তুকে তত বেশি আকর্ষণ করে। আমরা একটি আপেলের আকর্ষণ অনুভব করিনা কারণ পৃথিবীর আকর্ষণ ক্ষমতা একটি আপেলের থেকে অনেক বেশী। তুমি যদি একটি আপেলকে ছেড়ে দাও তাহলে মাধ্যাকর্ষণ বল এটিকে পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে টানবে। ফলে এটি মাটিতে পড়ে যাবে। তুমি যদি আপেলটিকে যথেষ্ট জোরে সঠিক কোণে ছুড়তে পার, তাহলে এটি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে থাকবে। আর এভাবেই মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ রাখা হয়। তুমি যদি আপেলটিকে সঠিক দিকে অনেক অনেক অনেক জোরে ছুড়তে পার তাহলে এটি পৃথিবীর বাইরে চলে যাবে এবং আর কখনও ফিরে আসবেনা। কিন্তু আমাদের হাত ততটা শক্তিশালী নয়। কেউ যদি আকাশের দিকে তাকায় তাহলে আমাদের সৌরজগতের সাতটি জিনিস দেখতে পায়। এগুলো হলো সূর্য, চাঁদ, বুধ, শুক্র, মঙ্গল এবং শনি। লোকজন তাদের সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই জানে। প্রাচীণ কালের লোকেরা মনে করত দেবতাদের সাথে তাদের সম্পর্ক রয়েছে। ব্যাবিলনে এই দেবতাদের নাম অনুসারেই সপ্তাহের দিনগুলোর নামকরণ করা হয়। প্রায় সকলেই নিশ্চিত ছিল যে এই সকল কিছু পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। তারা জানতনা যে আমরা একটি সৌরজগতে বাস করছি। আমরা কিভাবে সৌরজগতে খোঁজ শুরু করলাম এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: জেলে মাছ ধরেন। এখানে একজন জেলে তার জালের জট খুলছেন। div> এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: তাঁতি তাঁত বুনে পোশাক তৈরী করেন। এখানে একজন তাঁতি পোশাক তৈরী করছেন। div> দমকলকর্মী আগুন নেভান। এখানে দমকলকর্মীরা আগুন নেভাচ্ছেন। div> সার্জন অস্ত্রোপচার করে থাকেন। এখানে একজন সার্জন রোগীর ওপর অস্ত্রোপচার করছেন। div> ক্যান্ডি প্রস্তুতকারী ক্যান্ডি তৈরী করেন। এখানে একজন ক্যান্ডি প্রস্তুতকারী ক্যান্ডি তৈরীর মেশিন থেকে ক্যান্ডি বের করছেন। div> কাঠ সংগ্রাহক বন থেকে কাঠ সংগ্রহ করেন। এখানে একজন কাঠ সংগ্রাহক তার পিঠে অনেকগুলো কাঠ বয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। div> এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সুকান ০৬:৪৩, ২০ জুলাই ২০২০ (ইউটিসি) উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আউ জুস স্যান্ডউইচ যা রোস্ট বিফ এও জু নামেও পরিচিত এবং আমেরিকাতে ফরাসি ডিপ স্যান্ডউইচ নামে বেশি পরিচিত। ১৯০৮ বা ১৯১৮ সালে, যখন স্থানীয় রেস্তোঁরা মালিক কোন এক পুলিশ অফিসারের জন্য স্যান্ডউইচ তৈরি করছিলেন এবং ঘটনাক্রমে গরুর মাংসের ঝোল প্যানে ফেলেছিলেন, তখন এটির উৎস শহরের কেন্দ্রস্থল লস অ্যাঞ্জেলেসে সন্ধান করে। * ২-৩ পাউন্ড রোস্ট বা গরুর মাংসের অন্যান্য কাটা * গরুর মাংস বুলেটিয়ান ১ কিউব * গরুর গোশত কনসোম্যাড (২ কাপ বুলিয়ান কিউব সমতুল্য বা অতিরিক্ত রোস্ট গরুর মাংস এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এটি গ্লোবিশ ভাষার জন্য একটি কোর্স। গ্লোবিশ ইংরেজির মতো মনে হয়, তবে শিখতে সহজ। * গ্লোবিশ এমন একটি ভাষা হিসাবে তৈরি হয়েছিল যা ৮ বছরের শিশু সহ সকলেই অন্য দেশের লোকদের সাথে কথা বলতে দ্রুত শিখতে পারে। ['mt-date-wrong-order দ্বিতীয় তারিখটি প্রথম তারিখের আগে হওয়া উচিত নয়', ['mt-dd-future মৃত্যুর তারিখ (প্রথম তারিখ) ভবিষ্যৎে হতে পারবে না', ['mt-dd-wrong-order মৃত্যু তারিখ (প্রথম তারিখ) অবশ্যই জন্ম তারিখের (দ্বিতীয় তারিখ) পরে হতে হবে', ['mt-invalid-end দ্বিতীয় প্যারামিটারে শেষের তারিখ অবৈধ', ['mt-invalid-start প্রথম প্যারামিটারে শুরুর তারিখ অবৈধ', ['mt-need-jdn বৈধ জুলীয় তারিখের সংখ্যা প্রয়োজন', ['mt-need-valid-bd2 বৈধ জন্ম তারিখ (দ্বিতীয় তারিখ) প্রয়োজন: বছর, মাস, দিন', ['mt-need-valid-dd বৈধ মৃত্যুর তারিখ (প্রথম তারিখ) প্রয়োজন: বছর, মাস, দিন', ['mt-template-x এটি আবাহন করা টেমপ্লেটে অবশ্যই template=x" থাকতে হবে যেখানে x হল প্রত্যাশিত ক্রিয়া', এই বইটি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সহায়ক বই হিসাবে লিখিত হয়েছে। আদর্শ ইংরেজি এবং সঠিকতার মান এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সুতা অনুসরণ করে খুঁজে বের কর মিশিকোর ঘুড়ি কোনটি। জলদস্যুটিকে তোমার পছন্দের যেকোন রং দিয়ে রং কর। গোলক ধাঁধার মধ্যে দিয়ে প্রাসাদ খুঁজে পেতে সামুরাইটিকে সাহায্য কর। তোমার পছন্দের যেকোন রং দিয়ে ছবিটি রং কর। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: প্রত্যেকটি যানবাহন ও এটি যেখান দিয়ে চালানো হয় তার ছবির মধ্যে দাগ টান। বালকের ছবির ওপর বৃত্ত আঁক। কিন্তু খারাপ লোকদের ছবির ওপর আঁকবেনা। এখানে একজন সঙ্গীত-শিল্পী তার ইলেকট্রিক গিটার সাথে আনতে ভুলে গেছে। তাদের হাতে এই গিটারটির মত গিটারের ছবি আঁক। মা মুরগীকে তার ছানাদের খুঁজে পেতে সাহায্য কর। পেঙ্গুইনটিকে তোমার পছন্দের যেকোন রং দিয়ে রং কর। তোমার পছন্দের যেকোন রং দিয়ে উইকিপি-তানকে রং কর। এই বইটি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে, বিশেষত যাত্রীদের ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন ধরণের পরিবহণের বিস্তৃত বর্ণনা করা হয়েছে। ইতিহাস যান্ত্রিকীকরণের আগে পায়ে হাঁটা এবং চাকা। রূপরেখা ড্রাইভিং, শিপিং, পাইলট এবং পরিবহণের ভ্রমণের উদ্দেশ্যে। পরিবহণের পদ্ধতি বায়ু, জল এবং জমি যানবাহন আধুনিক, যান্ত্রিকীকরণ এবং মোটরযুক্তকরণ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: পড়া শুরু করতে, একটি নির্বাচন করুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এখানে আমরা শিখব কিভাবে বিভিন্ন জিনিস অঙ্কন করতে হয়। অর্থাৎ কিভাবে নিখুঁতভাবে বিভিন্ন জিনিস আঁকতে হবে। কতটুকু শিখেছ সেটি জানার জন্য নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও: # ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি কত? # রেখা ও রেখাংশের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? এই প্রশ্নগুলোর যেকোন একটিও যদি না জান তাহলে সামনে যাওয়ার আগে তোমার উচিত বইয়ের প্রথম অংশ পুনরায় পাঠ করা। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক সুপ্রিয় SHEIKH, আপনার অ্যাকাউন্টের সাথে পর্যবেক্ষক ব্যবহারকারী অধিকার যুক্ত করা হয়েছে, যা আপনাকে নতুন পাতাসমূহ পরীক্ষিত হিসাবে চিহ্নিত করা, কোনো ব্যবহারকারীর করা সম্পাদনা রোলব্যাকের মাধ্যমে বাতিল করা এবং পুনর্নির্দেশ ছাড়া পাতা স্থানান্তরের সুবিধা প্রদান করবে। মনে রাখবেন, এই অধিকারটি আপনার অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটাবে না বা আপনার সম্পাদনাতেও প্রভাব ফেলবে না। আপনি যদি এই ব্যবহারকারী অধিকারটি না চান তাহলে যেকোন সময় যেকোন প্রশাসককে অপনার অ্যাকাউন্ট থেকে অধিকারটি প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করুন। উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মিজু সরকার হৃদয় রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট পাওয়ার টেকনোলজি এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: কাঁঠাল (মোরেসেই পরিবারের সদস্য) এ একটি ফল মূল যা পূর্ব ভারতীয় এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের যে স্থানীয়ভাবে সর্ব প্রথম ক্রান্তীয় অঞ্চলে রোপণ করা হয়।এটি ১৮'শ শতাব্দীর শেষের দিকে এইচএমএস বাউন্টি দ্বারা সংগৃহীত বোটানিকাল নমুনাগুলির মধ্যে একটি হিসাবে লেফটেন্যান্ট উইলিয়াম ব্লইয়ের দ্বারা সংগ্রহ এবং বিতরণ করা হয়েছিল। কাঁঠাল গাছ সর্বাধিক ফলনশীল খাদ্য উদ্ভিদগুলির মধ্যে একটি, একটি একক গাছ প্রতি মরসুমে ৮০০ বা তার বেশি ফল উত্পাদন করে। আঙুরের আকারের ডিম্বাকৃতির ফলের রুক্ষ পৃষ্ঠ থাকে এবং প্রতিটি ফলকে অনেকগুলি বিভক্ত করা হয়, প্রতিটি অচেন একটি মাংসল পেরিয়েন্থ দ্বারা বেষ্টিত এবং একটি মাংসল গ্রহণের উপর বৃদ্ধি পায় প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জকারীদের দ্বারা উত্থিত বেশিরভাগ কাঁঠাল পাওয়া যায়। রুক্ষফলগুলি অনেক গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে প্রধান খাদ্য। এগুলি মাড়িতে প্রচুর পরিমাণে সমৃদ্ধ, এবং খাওয়ার আগে এগুলি ভুনা বা সিদ্ধ করা হয়; এটা আলুর মতো স্বাদ লাগে তাই স্বাদ আলু জাতীয় হিসাবে বর্ণনা করা হয়। ইংল্যান্ডের কর্নওয়াল থেকে প্রাপ্ত একটি রেসিপি। * ১ পাউন্ড রান্না করা আলু * চা চামচ ব্র্যান্ডি, বা আরও স্বাদযুক্ত * ক্রিম, চালুনি বা মৌলি-মিল আলুতে মাখন গলে নিন। * ডিমগুলিকে হালকাভাবে গরম করুন, সব একসাথে মেশান। * হয় উপরের সোনালি-বাদামী (মাঝারিভাবে গরম চুলার) না হওয়া পর্যন্ত প্যাস্ট্রি-রেঞ্জযুক্ত ডিশে বেক করুন অথবা প্রায় এক ঘন্টা ধরে ছাঁচে বাষ্প করুন। কর্নিশ রেসিপি, প্রাচীন ও আধুনিক, ২২ তম সংস্করণ, কর্নওয়াল ফেডারেশন অফ উইমেন ইনস্টিটিউটস ১৯৬৫-এ সেন্ট জাস্ট ডাব্লুআইআই থেকে। * প্রথমে এডিথ মার্টিন, ট্র্যাগাওথান, ট্রুরো, ১৯৩৯, দ্বারা দ্য কর্নওয়াল এফ। ডাব্লু আই। একটি মিষ্টি একটি খাদ্য সংযোজন যা খাবারে মিষ্টির প্রাথমিক স্বাদ যুক্ত করে এটি কোনও প্রাকৃতিক উত্স থেকে আসতে পারে বা এটি কৃত্রিমভাবে উত্পাদিত হতে পারে। দানাদার চিনির তুলনায় নীচের তালিকায় মিষ্টিটির আপাত মিষ্টি অন্তর্ভুক্ত। এটি রাসায়নিক সুইটেনারের জন্য;বাইন্ডার এর মতো ফিলারগুলির কারণে বাণিজ্যিকভাবে উপলভ্য প্রস্তুতিগুলি কম মিষ্টি হতে পারে। এবং বিভিন্ন প্রকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে কৃত্রিম মিষ্টি তৈরি করা হয়। ১ কেজি মাংস খাসি লবণ- স্বাদমতো, দেড় টেবিল চামচ করে আদা বাটা ও রসুন বাটা, আধা কাপ টকদই, জর্দার রং বা জাফরান (পছন্দমতো আধা চা চামচ দারুচিনি গুড়ো, আধা চা চামচ এলাচ গুড়ো, ৩/৪ টি লবঙ্গ, ১ চিমটি জয়ত্রী, ১/৮ চা চামচ জিরা গুড়ো, আস্ত দারুচিনি ২ খণ্ড, ১ চা চামচ চিনি, আধা চা চামচ গোলমরিচ গুড়ো, পেস্তা বাদাম ১ মুঠো, ৩ টি তেজ পাতা, আলু ৪ খণ্ড করে কাটা ২ টি, পেঁয়াজ বেরেস্তা পরিমাণ মতো, পোলাওয়ের চাল আধা কেজি (বাসমতী হলে ভালো হয় লবণ স্বাদমতো মাংস রান্না করার আগে ভালো করে ধুয়ে লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন কয়েক ঘণ্টা মাংস লবণে থাকার কারণে নরম হয়ে যাবে এবং সহজে সেদ্ধ হবে। এরপর ধুয়ে রান্না করবেন। এরপর দইয়ে দারুচিনি ও এলাচি গুড়ো, জর্দার রং মিশিয়ে দই মাংসে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর জয়ত্রী, গোলমরিচ, আদা-রসুন বাটাসহ বাকি সব মসলা মাংসে দিয়ে মাংস ভালো করে মেখে নিন। চাল পানিতে আলাদাভাবে সেদ্ধ করে নিন। পেঁয়াজ বেরেস্তা করে নিন ও সাথে আলুর টুকরাগুলো ভেজে নিন। এরপর মসলা মাখানো মাংস রান্নার পাত্রে ঢেলে সাজিয়ে নিন। তার ওপর ভাজা আলু ও পেঁয়াজ বেরেস্তা ছড়িয়ে দিন। এবার মাংসের ওপরে সেদ্ধ চাল সমান করে বিছিয়ে নিন। পাত্রটি চুলায় বসিয়ে দিন এবং পাত্রের মুখে ঢাকনা দিয়ে চারপাশ আটা দিয়ে বন্ধ করে দিন যাতে ভাব বাইরে না বেড়িয়ে যেতে পারে। তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে কাচ্চি বিরিয়ানি। এরপর মুখের ঢাকনা খুলে একটি নাড়ুনি দিয়ে এক দুইবার হালকা ভাবে নেড়ে মাংসের সাথে চাল মিশিয়ে নিন। হালকা ভাবে নাড়বেন, তা না হলে চাল ভেঙে যাবে। তৈরি হয়ে গেলে পরিবেশন করুন 'কাচ্চি বিরিয়ানি'। ১/২ কেজি বেসন, ১/৩ কাপ দুধ, ১ টেবিল চামচ পেস্তা কুঁচি, ১/২ কেজি চিনি, ১ টেবিল চামচ কিসমিস, ১ চিমটি বেকিং সোডা, কয়েক ফোঁটা কমলা ফুড কালার/জাফরান দানা (ঐচ্ছিক ভাজার জন্য ঘি বা তেল। বুন্দিয়া তৈরি করতে যা করবেন- বেসন ও বেকিং পাউডার একসাথে মিশিয়ে নিন। ২ টেবিল চামচ ঘি ও প্রয়োজনমতো পানি দিয়ে ঘন করে মিশ্রণ তৈরি করুন। প্যান কেকের ব্যাটার বা বেগুনী ভাজার বেসন গোলার মতন হবে ঘনত্বে। ঘি গরম করে ঝাঁঝরি চামচ দিয়ে বেসনের মিশ্রণ তেলে দিন। বুন্দিয়াগুলো ভালো করে লাল করে ভেজে নিন। সবটুকু বেসনের বুন্দিয়া ভাজা হয়ে গেলে একটি পাত্রে রেখে দিন। মাখা মাখা হলে নামিয়ে নিন। হাতের তালুতে ঘি মেখে নিন মিশ্রণটি হাতে ধরার মতো সহনশীল মাত্রার গরম থাকতেই হাতের তালুতে ঘুরিয়ে গোল আকৃতি দিন। চাইলে দোকানের কেনা বুন্দিয়া দিয়েও তৈরি করতে পারবেন। বুন্দিয়ার আকৃতি আপনার ইচ্ছা মতন বড়/ছোট হতে পারে। উপরে বাদাম দিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করুন। এই টেমপ্লটটি পাতাকে বিষয়শ্রেণী:সঠিকতা বিতর্ক এ রাখে'' একটি পাতাকে বিষয়শ্রেণী:মনোযোগ দরকার এমন পাতাসমূহ]]তে রাখে। *আরও নির্দিষ্ট বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণ করা টেমপ্লেটের জন্য দেখুন উইকিবই:টেমপ্লেট/রক্ষণাবেক্ষণ]]। *আরও নির্দিষ্ট সমস্যায় দৃষ্টি আকর্ষণ করা টেমপ্লেটের জন্য দেখুন উইকিবই:টেমপ্লেট/রক্ষণাবেক্ষণ]] ''এটি একটি পাতাকে বিষয়শ্রেণী:মনোযোগ দরকার এমন টেমপ্লেটসমূহ এ যোগ করে'' ''এটি একটি পাতাকে বিষয়শ্রেণী:নথির প্রয়োজন এমন টেমপ্লেটসমূহ তে যুক্ত করে।'' এগুলো হলো সেসব বই যাদের অন্য বইয়ের সাথে একত্র করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ''এটি একটি পাতাকে বিষয়শ্রেণী:মনোযোগ দরকার এমন টেমপ্লেটসমূহ তে যোগ করে।'' ''Places a page in বিষয়শ্রেণী:নিরপেক্ষতা বিতর্ক আমি উইকিপিডিয়াতে সম্পাদক হিসেবে জয়েন করে খুব আনন্দিত।কেননা আজকাল আমাদের দেশে অনেক অনলাইন ব্যবহারকারী রয়েছে কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো যে, তারা কি নিয়ে কাজ করতেছে তা নিজেই সন্ধিহান।যদিও এ কথা সকলের ক্ষেত্রে ঠিক নয়,আর সেজন্যই আজকের উইকিপিডিয়ায় এত পরিবরতন লক্ষ করা যায়।আমি কিছু উদ্দেশ্য নিয়ে উইকিপিডিয়াতে ব্লগ লেখার জন্য উদ্দেগী হলাম।আশা করি আল্লাহর রহমতে আমি আপনাদের কে সঠিক তথ্য দিতে সক্ষম হব. →আমার নিজের সম্পর্কিত কিছু তথ্য: →আমার বাড়ি বাংলাদেশের আত্যন্ত ব্যস্ততম শহর ঢাকা বিভাগ এর টাংগাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলায় রসুলপুর ইউনিনের পেঁচারআটা গ্রামে। →আমার জন্ম ২০০২ সালের ১৫ঈ ফেব্রুয়ারি। →আমার বাবা একজন প্রবাশী তিনি সেীদিআরব এ কর্মরত আছেন।এবং আমার মা একজন গৃহিণী।আমার একটি বড় বোন এবং একটি ছোট ভাই আছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি রান্না'র প্রধান উপকরণগুলি হলো বাসমতী চাল, খাসির বা গরুর মাংস অথবা মুরগীর মাংস, দই, পেঁয়াজ, দারুচিনি, লবঙ্গ, এলাচ, তেজপাতা, জায়ফল, কালোজিরা (শাহী জিরা জৈত্রী, তারকা মৌরি (বিরিয়ানি ফুল লেবু এবং জাফরান। ধনিয়া পাতা এবং ভাজা পেঁয়াজ খাবারকে সুশোভিত করতে ব্যবহৃত হয়। মূল খাবার লাল মাংস (খাসি/গরুর মাংস) দিয়ে তৈরি করা হয়; তবে মুরগী, মাছ, চিংড়ি বা সবজি খাবারে কিছু বৈচিত্রের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। আদা রসুন এবং কাঁচা মরিচের পেস্ট- ২ টেবিল-চামচ, লাল মরিচগুড়া- দেড় চা চামচ, গরম মসলা গুড়া- ১ চা চামচ, জয়ফল গুড়া- আধা চা চামচ, শাহি জিরা- ১ চা চামচ, পুদিনাপাতা কুচি- ৪ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি- ৪ টেবিল চামচ, জাফরান ভেজানো পানি- ১ চা চামচ, পেঁয়াজ বেরেস্তা- আধা কাপ (সাজানোর জন্য) এবং ১ কাপ মেরিনেইট করার জন্য। মাংসে লবণ, আদা, রসুন এবং কাঁচা মরিচ পেস্ট, হলুদগুড়া, মরিচগুড়া, গরম মসলা গুড়া, লেবুর রস, লবঙ্গ, শাহি জিরা, তেজপাতা, জয়ফল গুঁড়া (সামান্য এলাচ, জিরা, পেঁয়াজ বেরেস্তা, ধনেপাতা-কুচি, পুদিনাপাতা-কুচি এবং টক দই দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এটি কমপক্ষে আট ঘণ্টা মেরিনেইট করার জন্য রেখে দিন। সম্ভব হলে সারা রাত মেরিনেইট করুন। প্রথমে একটি প্যানে পানি সিদ্ধ হতে দিন। এখন সিদ্ধ করা পানির মধ্যে এক চা-চামচ ঘি, তেজপাতা, কালো এলাচ, সবুজ এলাচ, শাহি জিরা, দারুচিনি, লবণ দিয়ে দিন। এরপর পোলাওয়ের চাল দিন। চাল আগে ৩০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে নেবেন। চাল আধা সিদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন। নামিয়ে পানি ঝরতে দিন। এখন একটি ভারি প্যানে ঘি গরম করে মেরিনেইট করা মাংসগুলো দিয়ে উপরে সিদ্ধ করা পানি ঝরানো চালগুলো দিন। মাংসের উপর পোলাওয়ের চাল লেয়ার করে দেবেন। এর উপর ধনেপাতা-কুচি, পেঁয়াজ বেরেস্তা, জাফরান গোলানো পানি, সামান্য গরম মসলাগুড়া, লবণ, পুদিনাপাতা এবং সামান্য ঘি ছড়িয়ে দিন। এখন প্যানটি ঢেকে দিন। আর প্যানটির ঢাকনায় ছিদ্র থাকলে তা বন্ধ করে দিন। মাঝারি আঁচে ৩৫ মিনিট রান্না করুন। চুলা নিভিয়ে ফেলুন। ১৫ মিনিট চুলার উপর রেখে দিন। # তরমুজের খোসা গ্রেট করা ২ কাপ # নারকেল কোরা ২ টেবিল চামচ # কিশমিশ ১ টেবিল চামচ # কাজুবাদাম ১ টেবিল চামচ # ঘি ২ টেবিল চামচ # মাওয়া ২ টেবিল চামচ # সবুজ ফুড কালার (ইচ্ছে মত) * তরমুজের খোসার ভিতরের লাল অংশ আর বাইরের সবুজ অংশ কেটে বাদ দিয়ে গ্রেটার দিয়ে গ্রেট করে নিতে হবে। গ্রেট করার পর চিপে পানি ফেলে দিতে হবে। এখান থেকে ২কাপ পরিমাণ নিতে হবে। এবার কড়াইতে পানিতে অল্প লবণ দিয়ে খোসা ভাঁপিয়ে নিয়ে পানি পুরাপুরি ঝরিয়ে নিতে হবে। * কড়াইতে ঘি দিয়ে কাজু হালকা ভেজে তুলে নিতে হবে। এবার ঘিতে তেজপাতা, এলাচ, দারুচিনি ফোড়ন দিয়ে কিশমিশ দিয়ে খোসা ও ফুডকালার (ইচ্ছা) দিয়ে নেড়েচেড়ে ভেজে নিতে হবে। খোসা কিছুটা সেদ্ধ হলে চিনি, ১ চিমটি লবণ, নারকেল কোরা দিয়ে নাড়তে হবে। * এভাবে কিছুক্ষণ পর পর নাড়তে হবে। খোসা সেদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে গেলে মাওয়া ও কাজু দিয়ে নামাতে হবে। ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে তারপর পরিবেশন করুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | main বিষয়শ্রেণী:আলাপ পাতাসহ দ্রুত অপসারণের যোগ্য নিবন্ধ]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমার বৈশ্বিক আইপি বাধা রহিত করন দল থাকা শর্তে ও এটা কাজ করছে না যা ইতিপূর্বে নাহিদ সুলতান আমাকে জানিয়েছে তার আলাপ পাতায় তথাপি প্রতিটি আলাদা প্রকল্পে আমার এই অধিকার প্রয়োজন তাই আমাকে এই অধিকার দিন।০৬:৩৫, ১৫ মে ২০২০ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই রেসিপিটি ১৬-১৮ পাউন্ড টার্কির জন্য। টার্কি প্রস্তুত করতে মোটামুটি ২দিন প্রয়োজন। প্রথম দিনটি প্রস্তুতি এবং উজ্জ্বলতার জন্য, এবং দ্বিতীয় দিনটি টার্কি রান্না করার জন্য। * ২ টিবিএস (১/২ স্টিক) টার্কির ত্বকের কোট থেকে নিরলস মাখন * ১/২ কাপ প্যাকযুক্ত হালকা ব্রাউন সুগার এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এখানে একটি বাহ্যিক ওয়েব পেইজের সাথে সংযোগ দেখানো হয়েছে। আপনি যদি অভ্যন্তরীণ কোন ওয়েব পেইজের সাথে সংযোগ তৈরী করতে চান তাহলে নিচের মত কর লিখুন: i পূর্ণরূপ:Italic) ট্যাগ কোন নির্দিষ্ট লেখাকে ইটালিক ফন্টে প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি একটি কন্টেইনার ট্যাগ। সিলোটি ভাষা বা সিলোটি হল বাংলাদেশ]]ের দুইটি স্বতন্ত্র ভাষার একটি। এটা ভারতের ৮টি রাজ্যের মানুষের মুখের ভাষা। ব্রিটেন এবং আমেরিকার অভিবাসীদের মধ্যে প্রচলিত প্রধান ও প্রভাবশালী একটি ভাষা সিলোটি ভাষা। এ ভাষায় পৃথিবীর প্রায় ১৯০ লক্ষ মানুষ কথা বলে। এটি পৃথিবীর ৯৭ তম (২০২০) বৃহত্তম ভাষা। উক্ত ভাষার সহজতা, সৌন্দর্য, মাধুর্যতা এবং তার বিজ্ঞানসম্মত বর্ণমালা ও বৈজ্ঞানিকভাবে সহজে আয়ত্ত করার ক্ষমতা পৃথিবীর বিভিন্ন জাতিকে ভাষাটি দিন দিন তার প্রতি ভালোবাসা জন্মাতে এবং শিখতে আকৃষ্ট করছে। বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় ২০ লাখ মানুষ, যাদের মাতৃভাষা ইংরেজি অথবা অন্যকিছু, তারা সিলোটি ভাষা শিখেছে এবং উক্ত ভাষা নিয়ে গবেষণা করছে, আর পাশাপাশি আগ্রহভরে কথাও বলছে। সিলেটি নাগরী লিপি খুবই সরল স্বভাবের একটি লিপি। এর অক্ষর সংখ্যা বাংলা লিপির চেয়েও কম। তাছাড়া এই লিপিতে কোনো যুক্তাক্ষর নেই বললেই চলে। নাগরী লিপিতে বর্ণমালার সংখ্যা সাধারণভাবে ৩২টি ং অনুস্বার)-কে "০" হিসেবে ধরে এর সংখ্যা ৩৩টি; এর মধ্যে স্বরবর্ণ ৫টি, ব্যঞ্জণবর্ণ ২৮টি। সিলোটি ভাষা পৃথিবীর মধ্যে এতই সহজ একটি ভাষা, যেটা মাত্র এক দিনেই শেখা সম্ভব। এত সহজ পদ্ধতিতে অন্য কোন ভাষার যে কোন লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার হয়েছে বলে ভাষাবিজ্ঞানীরা মনে করেন না। নাগরী লিপির সর্বসম্মত স্বরবর্ণ সংখ্যা ৫টি। যদিও বিভিন্ন গ্রন্থে আরও ক'টি স্বরবর্ণের উল্লেখ পাওয়া যায়। যেমন: শ্রী অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি প্রণীত শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত বইয়ের পরিশিষ্টে "শ্রীহট্টের মোসলমানী নাগরাক্ষর" শিরোনামে উল্লেখ করা নাগরী বর্ণমালায় স্বরবর্ণ দেখা যায় ৬টি। সেখানে সর্বসম্মত ৫টি বর্ণের পাশাপাশি "ঐ" উচ্চারণের আরেকটি চিহ্নের উল্লেখ আছে। নাগরী লিপিতে ২৭টি ব্যঞ্জনবর্ণ রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন প্রতীক এই লিপির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সিলোটি নাগরি লিপিতে সিলোটি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। সিলোটি সংখ্যা গুলো এখনো ইউনিকোডে স্থান পায়নি, কিন্তু সিলোটি সাহিত্যে ব্যবহার করা হয়। = উইকিসংকলন থেকে আমদানি = উইকিবইগুলো অন্বেষণ করতে পারবেন বিভিন্ন উপায়ে। যেমন- উইকিবই: বৈশিষ্ট্যযুক্ত বই বৈশিষ্ট্যযুক্ত বই হ'ল মানসম্পন্ন বই যা সম্প্রদায়টি উইকিউবইগুলি যা দেবে তার মধ্যে সেরা বলে বিশ্বাস করে এবং অন্যান্য বইয়ের মান উন্নত করতে লোকদের অনুপ্রাণিত করে। বই মনোনয়নের জন্য উইকিউইবই: বৈশিষ্ট্যযুক্ত বই মনোনীতকরণ মনোনয়ন পৃষ্ঠা দেখুন। সমস্ত মনোনয়নের বৈশিষ্ট্যযুক্ত উইকিবই: ভাল বই ন্যূনতম মানদণ্ড পূরণ করতে হবে। ওয়ার্ডপ্র্রেসে অনেক ক্যাপচা প্লাগিন উপলব্ধ রয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সম্পাদনার সংখ্যা অনুযায়ী উইকিবইয়ের সম্পাদকগণ সর্বশেষ হালনাগাদ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ এটি বাংলা উইকিবইয়ে সম্পাদনার সংখ্যা অনুযায়ী সম্পাদকগণের একটি তালিকা। সকল নামস্থানের সম্পাদনা গণনায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। পাতা স্থানান্তর বা অপসারিত সম্পাদনার মত সম্পাদনা অনেক সম্পাদনা গণকে গণনা হলেও এখানে তা গণনা করা হয়নি। তাই অনেক সম্পাদনা গণকের সাথে এ তালিকার পার্থক্য হতে পারে। এই পাতাতে সর্বোচ্চ ১০০ জন সম্পাদকের নাম যোগ করা হয়েছে। তালিকাটি উইকিবইয়ের সর্বোচ্চ সম্পাদনাকারীদের একটি সারাংশ মাত্র। তালিকায় প্রদত্ত তথ্যগুলো সবসময় সঠিক নাও হতে পারে এবং তালিকাটি কোনো সম্পাদকের মান যাচাই করতে ব্যবহার করা উচিত নয়। বিভিন্ন কারণে সর্বোচ্চ সম্পাদনাকারী সম্পাদক সেরা মানের সম্পাদককে নির্দেশ করে না। # সফটওয়্যার বাগের কারণে কোনো কোনো সম্পাদকের সম্পাদনার সংখ্যা অত্যাধিক বেড়ে যেতে পারে। # কিছু কিছু সম্পাদক স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র বট এবং অ্যাসিস্টেড সিস্টেম ব্যবহার করে যা প্রতি মিনিটে বহু ভুল (বানান, লিঙ্ক ইত্যাদি) শুদ্ধ করে, অনেক কম সময়ে বহু বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে, অন্যদিকে অন্যান্য সম্পাদকরা এমন কাজ করে যেখানে এসব যন্ত্রের উপযোগিতা নেই যেমন- বই তৈরি, কপিরাইট রিভিউ এবং সংঘাত নিরসন। # কিছু বট ব্যবহারকারী তাদের বটের জন্য আলাদা অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আবার কিছু ব্যবহারকারী তাদের বটকে নিজস্ব সম্পাদনার সাথে যোগ করে। # কিছু ব্যবহারকারী বিভিন্ন কারণে একাধিক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে যার ফলে তাদের সম্পাদনা ভাগ হয়ে যায়। # এই তালিকায় শীর্ষের দিকে থাকা অনেক সম্পাদক কিছু গতানুগতিক কাজ করেন যা করতে অল্প সময় লাগে বিশেষ করে অন্য সম্পাদকদের রিভার্ট করা, পাতা সুরক্ষার আবেদন করা, ব্যবহারকারীদের সতর্ক করা। এর উল্টো চিত্র হিসেবে কিছু ব্যবহারকারী অনেক সময় নিয়ে গবেষণা সম্পন্ন করার পর বই তৈরি করে এবং তারা তালিকার নিচের দিকে থাকতে পারে। # কিছু ব্যবহারকারী প্রাকদর্শন ব্যবহার করতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না সম্পাদনাটি তাদের মনমতো হয়, আবার কেউ স্বভাবগত কারণে পর্যায়ক্রমে ছোট ছোট পরিবর্তনের মাধ্যমে সম্পাদনা করে। # বহু লোক লগ ইন ছাড়াই সম্পাদনা করে এবং অনেক বেনামি সম্পাদক মূল্যবান সম্পাদনার মাধ্যমে উইকিবইকে সমৃদ্ধ করে যাচ্ছে। সুতরাং, সম্পাদনা সংখ্যা এককভাবে উইকিবইয়ের উন্নতির জন্য দায়ী নয়। :সর্বশেষ হালনাগাদ: ০৫:৫০, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি) ! নং ব্যবহারকারী নাম মোট সম্পাদনা এই প্রকল্পটির উদ্দেশ্য মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের "মঙ্গলকাব্য" নামধেয় ধারাটিকে আনুপুঙ্খিকভাবে বর্ণনা করা এবং উক্ত ধারাটির সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্যান্য বিষয়গুলির পরিচয় দানের মাধ্যমে পাঠকবর্গের নিকট সমগ্র বিষয়টি সহজবোধ্য করে তোলা। এই গ্রন্থে সমগ্র মঙ্গলকাব্যের কালানুক্রমিক ইতিহাস বর্ণিত হয়নি। পরিবর্তে এই কাব্যধারার প্রতিটি উপশাখার বিবরণ পৃথক পৃথক পর্বে গ্রন্থিত হয়েছে। প্রথম পর্বে মঙ্গলকাব্যের সাধারণ পরিচয় দানের পাশাপাশি এই ধারার ধর্মীয়, সামাজিক ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, সমসাময়িক বাংলা সাহিত্যের অন্যান্য ধারার সঙ্গে এই ধারার তুলনামূলক আলোচনা এবং রবীন্দ্রনাথের মূল্যায়ন সহ আধুনিক সাহিত্যে মঙ্গলকাব্যের প্রভাবের কথাও আলোচিত হয়েছে। পরবর্তী পর্বগুলি মনসামঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল, ধর্মমঙ্গল, অন্নদামঙ্গল সহ এই ধারার বিভিন্ন শাখার বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, শিবমঙ্গল বা শিবায়ন ধারাটি সরাসরি মঙ্গলকাব্যের অন্তর্ভুক্ত না হলেও দুই ধারার সাদৃশ্যের নিরিখে সেটিকেও এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত করা হল। গ্রন্থশেষে সংযোজিত শব্দার্থকোষ অংশটিতে মধ্যযুগীয় সাহিত্যে ব্যবহৃত বিভিন্ন পারিভাষিক ও অন্যান্য শব্দের সংজ্ঞা দেওয়া হল। মঙ্গলকাব্যের সংজ্ঞা, নাম-ব্যুৎপত্তি, যুগবিভাগ, শ্রেণিবিভাগ। মঙ্গলকাব্যের পটভূমি ও বিষয়বস্তু, লক্ষণ, গঠনশৈলী, কাব্যবৈশিষ্ট্য, সাহিত্যমূল্য। বাংলার লৌকিক ধর্ম ও বৈষ্ণবধর্মের সঙ্গে মঙ্গলকাব্যের সম্পর্ক, বাংলার ইতিহাসে মঙ্গলকাব্য, অলৌকিক প্রসঙ্গ, প্রসার, জাতীয় মূল্য। পুরাণ, চরিতকাব্য, নাটগীত, নাথসাহিত্য, ময়মনসিংহগীতিকা, মুসলমান আখ্যায়িকাকাব্য, অনুবাদ সাহিত্য, ব্রতকথা-পাঁচালি, বিজয়কাব্য, লোককথা ও ঐতিহাসিক কাব্যের সঙ্গে মঙ্গলকাব্যের সম্পর্ক। আধুনিক সাহিত্যে মঙ্গলকাব্যের প্রভাব, মঙ্গলকাব্য প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ। সর্পপূজার ইতিহাস, মনসা, বাংলায় মনসা পূজা। মনসামঙ্গলের পদ-সংকলন। আখ্যানবস্তু। হরিদত্ত, নারায়ণ দেব, বিজয়গুপ্ত, বিপ্রদাস, গঙ্গাদাস সেন, দ্বিজ বংশীদাস, কালিদাস, কেতকীদাস ক্ষেমানন্দ, তন্ত্রবিভূতি, জগজ্জীবন ঘোষাল, ষষ্ঠীবর দত্ত, রামজীবন, জীবন মৈত্র, দ্বিজ রসিক, বিষ্ণুপাল, বাণেশ্বর রায় প্রমুখ কবিগণ। কাব্যবৈশিষ্ট্য। আধুনিক সাহিত্যে মনসামঙ্গলের প্রভাব। পৌরাণিক ও লৌকিক চণ্ডীদেবী, বাংলার লৌকিক চণ্ডীপূজা। আখ্যানবস্তু – আখেটিক ও বণিক খণ্ড। মাণিক দত্ত, দ্বিজ মাধব, মুকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজ রামদেব, রামানন্দ যতি, কৃষ্ণরাম দাস, মুক্তারাম সেন, হরিরাম, জয়নারায়ণ সেন, ভবানী শঙ্কর, অকিঞ্চন চক্রবর্তী, জনার্দন প্রমুখ কবিগণ। মুকুন্দ মিশ্রের বাসুলিমঙ্গল ও রাধাকৃষ্ণ দাসের গোসানিমঙ্গল। কাব্যবৈশিষ্ট্য। মঙ্গলকাব্য ও শাক্তপদাবলি। ধর্মঠাকুর, ধর্মপূজা, আখ্যানবস্তু। ধর্মমঙ্গলের ঐতিহাসিকতা। ময়ূরভট্ট, আদি রূপরাম, খেলারাম, মানিকরাম, রূপরাম, শ্যাম পণ্ডিত, সীতারাম, রাজারাম দাস, প্রভুরাম, ঘনারাম চক্রবর্তী, রামচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, সহদেব চক্রবর্তী, নরসিংহ বসু, হৃদয়রাম সাউ, গোবিন্দরাম বন্দ্যোপাধ্যায়, রামনারায়ণ, রামকান্ত রায়, ধর্মদাস বৈদ্য, বিশ্বনাথ দাস প্রমুখ কবিগণ। কাব্য বৈশিষ্ট্য। ভারতচন্দ্র রায়ের জীবনী। আখ্যানবস্তু – অন্নপূর্ণামঙ্গল, বিদ্যাসুন্দর বা কালিকামঙ্গল, মানসিংহ কাব্য। কাব্যবৈশিষ্ট্য। শীতলা। শীতলামঙ্গলের আখ্যানবস্তু। কবি-পরিচিতি: নিত্যানন্দ চক্রবর্তী, বল্লভ, মানিকরাম গাঙ্গুলি, শ্রীকৃষ্ণকিঙ্কর ও শঙ্কর। প্রসঙ্গ আলোচনা সহ কালিকামঙ্গল, ষষ্ঠীমঙ্গল, সারদামঙ্গল, রায়মঙ্গল, সূর্যমঙ্গল, গঙ্গামঙ্গল, পঞ্চাননমঙ্গল, সুবচনীমঙ্গল, তীর্থমঙ্গল, লক্ষ্মীমঙ্গল, কপিলামঙ্গল, বরদামঙ্গল ও কামাখ্যামঙ্গল কাব্যের বিবরণ। বাংলার লৌকিক শৈবধর্ম। শিবের গীত। আখ্যানবস্তু। রামকৃষ্ণ রায়, শঙ্কর কবিচন্দ্র, রামেশ্বর ভট্টাচার্য, দ্বিজ কালিদাস, দ্বিজ মণিরাম, বিনয়লক্ষ্মণ, শেখ চান্দ প্রমুখ কবিগণ। মৃগলুব্ধ। মঙ্গলকাব্য-সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ের বর্ণানুক্রমিক সূচি। মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের পারিভাষিক ও অন্যান্য শব্দের অভিধান এই গ্রন্থ প্রণয়নের কার্যে ব্যবহৃত গ্রন্থাবলির তালিকা। এই পৃষ্ঠায় মঙ্গলকাব্যের সাধারণ পরিচয়, বৈশিষ্ট্য, ধর্মীয়, ঐতিহাসিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট, সংস্কৃত ও বাংলা সাহিত্যের অন্যান্য ধারার সঙ্গে মঙ্গলকাব্যের সম্পর্ক, আধুনিক সাহিত্যে মঙ্গলকাব্যের প্রভাব এবং মঙ্গলকাব্য সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিকোণ আলোচিত হয়েছে। * অধ্যায় ১ সংজ্ঞা, নাম-ব্যুৎপত্তি, যুগবিভাগ ও শ্রেণিবিভাগ * অধ্যায় ৩ ধর্মীয়, সামাজিক ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অধ্যায় ৪ মঙ্গলকাব্য ও সাহিত্যের অন্যান্য ধারা অধ্যায় ৫ মঙ্গলকাব্য ও আধুনিক যুগ এই পৃষ্ঠায় বিভিন্ন অপ্রধান মঙ্গলকাব্যের কথা আলোচনা করা হল। এই পৃষ্ঠায় অন্নদামঙ্গল কাব্যের কথা আলোচনা করা হল। এই পৃষ্ঠায় ধর্মমঙ্গল কাব্যের কথা আলোচনা করা হল। এই পৃষ্ঠায় চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের কথা আলোচনা করা হল। এই পৃষ্ঠায় মনসামঙ্গল কাব্যের কথা আলোচনা করা হল। এই পৃষ্ঠায় শিবমঙ্গল বা শিবায়ন কাব্যের কথা আলোচিত হল। সুবচনীমঙ্গল বা শুভদামঙ্গল প্রকৃতপক্ষে একটি ক্ষুদ্র পাঁচালি-কাব্য। এই কাব্যের কবিগণ কেউই তাঁদের কাব্যকে মঙ্গলকাব্য হিসেবে উল্লেখ করেননি। কিন্তু অধ্যাপক আশুতোষ ভট্টাচার্য দু’টি কারণে এই কাব্যটিকে মঙ্গলকাব্যের তালিকাভুক্ত করেছেন: প্রথমত, মঙ্গলকাব্যের অনেক কবিই তাঁদের রচনাকে পাঁচালি বলে উল্লেখ করেছিলেন; এবং দ্বিতীয়ত, সুভদামঙ্গলের একটি পুথির পুষ্পিয়ার অন্তে লেখা রয়েছে "ইতি শুভদামঙ্গল সমাপ্তং"। কাব্যটির বিষয়বস্তু সুন্দর বা শুভকার্যের লোকিক দেবী শুভচণ্ডী(শুভবাচনী) বা সুবচনীর মাহাত্ম্যকীর্তন। দ্বিজ মাধব/মাধব দাস ও দ্বিজ শ্রীরামজীবন ভণিতায় লেখা সুবচনীমঙ্গলের কয়েকটি পুথি আবিষ্কৃত হয়েছে। সব ক’টিই অধুনা পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলা থেকে। সুবচনী বাংলার এক লৌকিক দেবী। নামান্তরে তিনি শুভবাচনী, শুবুচুনী বা শুভচণ্ডী নামেও পরিচিতা। ক্রিয়াকাণ্ডবারিধি গ্রন্থে সুবচনীর যে ধ্যানমন্ত্রটি পাওয়া যায় তা নিম্নরূপ: ::ধ্যেয়া সা শুভবাচনী ত্রিজগতাং সর্বাপদুদ্ধারিণী।। অনুবাদ: রক্তবর্ণা, পদ্মতুল্য চতুরাননা, ত্রিনয়নী, অর্ধচন্দ্র-শোভিতা, পীনোন্নতপয়োধরা, দুকুলবসনা, হংসারূঢ়া, ব্রহ্মানন্দময়ী, কমণ্ডলুধারিণী ও অভয়হস্তা, কল্যাণকারিণী, সকল আপদ হতে ত্রিভুবনকে উদ্ধারকারিণী শুভবাচনীকে ধ্যান করবে। চতুরানন, হংসবাহন, ত্রিনয়ন, কমণ্ডলু ও অভয়মুদ্রা পৌরাণিক দেবী ব্রাহ্মী বা ব্রহ্মাণীর বৈশিষ্ট্য। আবার হংসবাহন ও পীনস্তন বৈদিক-পৌরাণিক দেবী সরস্বতীরও বৈশিষ্ট্য। অপরপক্ষে রক্তবর্ণ, ত্রিনয়ন ও অর্ধচন্দ্র পৌরাণিক দেবী দুর্গা-চণ্ডীর বৈশিষ্ট্য। তাছাড়া সুবচনীর পূজামন্ত্রটিও হল "ওঁ সুবচনীদুর্গায়ৈ নমঃ"। এই কারণে ড. হংসনারায়ণ ভট্টাচার্য সুবচনীকে দুর্গা, ব্রাহ্মী ও সরস্বতী এই তিন শাক্ত দেবীর সংমিশ্রিত রূপ বলে অভিহিত করেছেন। তাঁর মতে …দেবী দুর্গাই লৌকিক মেয়েলী ব্রতে সুবচনীতে রূপায়িত হয়েছেন। হিন্দুদের দেবদেবী: উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ তৃতীয় পর্ব, পৃ. ৩৩৮) দ্বিজ মাধবের ভনিতায় সুবচনীমঙ্গলের দু’টি ক্ষুদ্র পুথি পাওয়া গিয়েছে। আশুতোষ ভট্টাচার্যের মতে, এই দ্বিজ মাধব চণ্ডীমঙ্গল রচয়িতা দ্বিজ মাধব নন। কারণ দ্বিজ মাধবের নামাঙ্কিত চণ্ডীমঙ্গল পুথি আবিষ্কৃত হয়েছে চট্টগ্রাম থেকে আর সুবচনীমঙ্গলের এই পুথি দু’টির প্রচলন পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলায়। এই ভৌগোলিক দূরত্বের নিরিখেই দুই দ্বিজ মাধব একই ব্যক্তি না হওয়াই স্বাভাবিক বলে তিনি মতপ্রকাশ করেন। তাঁর অপর যুক্তি ছিল, দ্বিতীয় পুথিটিতে দ্বিজ মাধব ভনিতার পরিবর্তে মাধব দাস ভণিতা পাওয়া যায়। সুভদামঙ্গলের অপর একজন কবি ছিলেন দ্বিজ শ্রীরামজীবন। তিনি হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমার অন্তর্গত আরান্ডি গ্রামের অধিবাসী ছিলেন। তাঁর লেখা ক্ষুদ্র কাব্যটিতে তাঁর বিস্তারিত আত্মপরিচয় এবং পার্শ্ববর্তী গ্রামের দেবদেবীদের কথাও জানা যায়। এই গ্রন্থটির রচনার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত পুস্তকগুলির সহায়তা গ্রহণ করা হয়েছে: # অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত দ্বিতীয় খণ্ড, মডার্ণ বুক এজেন্সী প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০০৬-০৭ সংস্করণ। # অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত তৃতীয় খণ্ড: প্রথম পর্ব, মডার্ণ বুক এজেন্সী প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৯৯৩ সংস্করণ। # অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত তৃতীয় খণ্ড: দ্বিতীয় পর্ব, মডার্ণ বুক এজেন্সী প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০০১ সংস্করণ। # আশুতোষ ভট্টাচার্য বাংলা মঙ্গলকাব্যের ইতিহাস এ মুখার্জী অ্যাণ্ড কোং প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০০৯ সংস্করণ। # ক্ষেত্র গুপ্ত বাংলা সাহিত্যের সমগ্র ইতিহাস গ্রন্থনিলয়, কলকাতা, ২০০১ সংস্করণ। # শিশিরকুমার দাশ (সংকলিত ও সম্পাদিত সংসদ বাংলা সাহিত্যসঙ্গী সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, ২০০৩ সংস্করণ। # সুকুমার সেন প্রবন্ধ সংকলন প্রথম খণ্ড, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০১৪ সংস্করণ। # সুকুমার সেন প্রবন্ধ সংকলন দ্বিতীয় খণ্ড, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০১৬ সংস্করণ। # সুকুমার সেন প্রবন্ধ সংকলন তৃতীয় খণ্ড, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০১৭ সংস্করণ। # সুকুমার সেন প্রবন্ধ সংকলন চতুর্থ খণ্ড, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০১৮ সংস্করণ। # সুকুমার সেন বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস প্রথম খণ্ড, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৯৯১ সংস্করণ। # সুকুমার সেন বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৩৯৮ সংস্করণ। # সুখময় মুখোপাধ্যায় মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের তথ্য ও কালক্রম ভারতী বুক স্টল, কলকাতা, ২০০৭ সংস্করণ # ড. হংসনারায়ণ ভট্টাচার্য হিন্দুদের দেবদেবী: উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ প্রথম পর্ব, ফার্মা কেএলএম প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৯৮২ সংস্করণ। # ড. হংসনারায়ণ ভট্টাচার্য হিন্দুদের দেবদেবী: উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ দ্বিতীয় পর্ব, ফার্মা কেএলএম প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৯৯৫ সংস্করণ। # ড. হংসনারায়ণ ভট্টাচার্য হিন্দুদের দেবদেবী: উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ তৃতীয় পর্ব, ফার্মা কেএলএম প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৯৮৬ সংস্করণ। এই পৃষ্ঠায় শীতলা কাব্যের কথা আলোচনা করা হল। আজকের যুগে মোটামুটি একশো কোটি মানুষ হিন্দুধর্মের অনুগামী। কোন দেশের মানুষ হিন্দুধর্মের অনুগামী সারা পৃথিবীতেই হিন্দুধর্মের অনুগামীদের দেখা যায়। তবে ভারত ও নেপালেই হিন্দুদের সংখ্যা বেশি। এই দুই দেশের প্রতি দশ জন মানুষের মধ্যে আট জনই হিন্দু। এছাড়া বাংলাদেশেও অনেক হিন্দু বাস করেন। হিন্দুধর্মের প্রধান বিশ্বাসগুলি কী কী হিন্দুরা এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন। তাঁকে বলা হয় "ব্রহ্ম"। হিন্দুদের মতে এই ব্রহ্মই গণেশ, শিব, সূর্য, বিষ্ণু, দুর্গা ইত্যাদি রূপ ধারণ করেন। এছাড়া হিন্দুরা মনে করেন, শরীরের মৃত্যু হলেও আত্মা অমর। মৃত্যুর পর আত্মা আবার অন্য শরীরে জন্ম নেয়। আগের জন্মের ভালো বা খারাপ কাজের নিরিখেই পরের জন্মে মানুষ কী হবে তা নির্ভর করে। হিন্দুদের প্রধান প্রধান ধর্মগ্রন্থ কোনগুলি হিন্দুদের অনেকগুল ধর্মগ্রন্থ রয়েছে। যেমন বেদ, উপনিষদ্, ভগবদ্গীতা, পুরাণ ইত্যাদি। শীতলামঙ্গল কাব্যের প্রধান কবিরা হলেন নিত্যানন্দ চক্রবর্তী, বল্লভ, মানিকরাম গাঙ্গুলি, শ্রীকৃষ্ণকিঙ্কর ও শঙ্কর। অধুনা পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল মহকুমায় অষ্টাদশ শতাব্দীতে শঙ্কর নামে এক কবি শীতলামঙ্গল কাব্য রচনা করেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁর শীতলামঙ্গলের কয়েকটি খণ্ডিত পুথি পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে ফেস্যারার পালা পুথিটি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ কর্তৃক সংগৃহীত হয়েছিল; কিন্তু সেটির আলোচনা কোথাও প্রকাশিত হয়নি। এছাড়া শঙ্কর রচিত লঙ্কাপূজা বিরাট ও জাগরণ পালা নীলধ্বজ রাজার পূজা পালা নিমা জগাতীর পালা ও রঘুদত্তের পালা পুথিগুলির সন্ধানও পরে পাওয়া যায়। গবেষক ত্রিপুরারঞ্জন বসু রঘুদত্তের পালা পুথিটিকে সম্পূর্ণ শীতলামঙ্গলের পুথি বলে দাবি করেন। পুথির ভণিতা পাঠ করে আশুতোষ ভট্টাচার্য মনে করেন যে শঙ্কর সম্ভবত সম্পূর্ণ শীতলামঙ্গলই রচনা করেছিলেন। পুথিতে কবির আত্মপরিচয় অংশটি থেকে জানা যায়, শঙ্করের নিবাস ছিল মেদিনীপুর অঞ্চলের চেতুয়া পরগনার কলাইকুণ্ডে। ১৭৩৮ সালে তিনি দেবী শীতলার স্বপ্নাদেশ পেয়ে কাব্যরচনায় মনোনিবেশ করেন। ফেস্যারার পালা আজও এই অঞ্চলে গীত হয়। বিরোধিতা আপনার প্রস্তাবটা খুব সুন্দর কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ থাকার কারণে আমি হয়তো আজ জানতে পারলাম,আমি উইকিতে নতুন কিন্তু উইকিহাউ এ আমার কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তো আমি ভাবছিলাম উইকিবই এ কাজ করব।তো আপনার মতামত দেখলাম আপনি যে মতামত দিয়েছেন, প্রশাসক হওয়ার প্রস্তাব রেখেছেন তা আমি সমর্থন করছি না।আমি বুঝতে পারছি যে আপনি উইকিবই [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] আমি কি এখানে গল্প কবিতা ইত্যাদি লিখতে পারবো? * এই বইটি সম্পর্কে কিছু কথা * জাভা প্রোগ্রামিং ভাষার সাধারণ বৈশিষ্ট্য * জাভা প্ল্যাটফর্ম (জেআরই ও জেডিকে) * কম্পিউটারের জাভা ইন্সটল করা * জাভা প্রোগ্রাম রান করা উইকিশৈশব আপনাকে উইকিশৈশব বই “ডাইনোসরস” এ স্বাগত জানায়। ডাইনোসররা এই পৃথিবীতে চলার জন্য সর্বকালের বৃহত্তম প্রাণী এবং তাদের গল্পগুলি সমস্ত বয়সের বাচ্চাদের কল্পনা উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। ডাইনোসর দীর্ঘকাল বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তবে একটি শিশুর সৃজনশীলতা এতটাই দুর্দান্ত যে কয়েক মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীটি হেঁটেছিল এমন একটি প্রাণী শিখলেও এটি উপকৃত হতে পারে। এই বইটি আপনাকে ডাইনোসর এবং তাদের সময়ে ঘটেছিল কয়েকটি ঘটনা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা দেবে। এই পৃথিবীতে যে সমস্ত প্রাণীর পদচারণা করেছে, তাদের মধ্যে কয়েকজনই আমাদের ধারণাটি ধারণ করেছে এবং ডাইনোসরদের মতো জ্ঞানের জন্য আমাদের আকাঙ্ক্ষাকে খাওয়িয়েছে। একদিন মিলিয়ন মিলিয়ন বছর আগে একদিন, আপনি প্রাগৈতিহাসিক অরণ্যের মধ্য দিয়ে হাঁটছেন, আপনি আপনার পিছনে একটি দ্বিধাদ্বন্ধ শুনতে পাচ্ছেন। আপনি আস্তে আস্তে ঘুরে দেখেন যে আপনি যা ভাবেন তা তা নয়। আপনার পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি স্টিগোসরাস কিছু পাতাযুক্ত ফার্নের উপরে চম্পট দেওয়া। আপনি স্বস্তির দীর্ঘশ্বাস ফেলেন। আপনি ভয় পেয়েছিলেন যে এটি একটি শিকারী ছিল যা আপনার উপর একটি সুস্বাদু জলখাবার হিসাবে নজর দেয়। অবশ্যই, এটি কয়েক মিলিয়ন বছর আগে ছিল, সুতরাং এটি কেবলমাত্র আপনার ধারণার মধ্যেই ঘটতে পারে। আসলে এটি অনেক আগে ছিল যে আশেপাশে কোনও লোক ছিল না; এমনকি কোনও বানর এখনও ছিল না! ডাইনোসরগুলির প্রাগৈতিহাসিক জগতটি আজব এবং আকর্ষণীয়। আপনি আজ যা দেখছেন তার থেকে অনেক কিছুই খুব আলাদা ছিল। কিছু ডাইনোসর বিল্ডিংয়ের চেয়েও লম্বা ছিল এবং অন্যরা আপনার পুরো পরিবারকে একসাথে রেখেছিল ওজনের। কিছু ডাইনোসর আপনার ব্যাকপ্যাকে ফিট করার জন্য যথেষ্ট ছোট ছিল। ক্ষুধার্ত হলে কেউ কেউ আপনাকে ঘটনাস্থলে খেতে দ্বিধা করবে না। অন্যরা সারাদিন ফার্ন ও অন্যান্য গাছপালায় কাটাচ্ছিল। এক ধরণের ডাইনোসর যা কখনও ছিল না তা ছিল এক নিস্তেজ ডাইনোসর! ডাইনোসর সম্পর্কে অনেক কিছু জানার আছে। ডাইনোসর কী? বর্তমানে এটি প্রাণী থেকে আলাদা কীভাবে? এখন কি কোনও ডাইনোসর বাস করছেন? ডাইনোসর কোথায় থাকত? তারা কি খেয়েছিল? তারা দেখতে কেমন? কেন তারা চলে গেল? ডাইনোসর সম্পর্কে আমরা কীভাবে জানব? ডাইনোসরগুলির সময় কি অন্যান্য প্রাণী ছিল? ডাইনোসররা কীভাবে তাদের খাবার পেল? ডায়নোসর কি ঘুমিয়েছিল? ডাইনোসর কীভাবে চলা? ডাইনোসররা কীভাবে নিজেকে রক্ষা করেছিল? ডাইনোসর কি লড়াই করেছিল? ডাইনোসর কি সাঁতার কাটতে পারে? একটি শিশুর ডায়নোসর কত বড় ছিল? ডাইনোসর কি বিষাক্ত ছিল? এই বইটি যত দীর্ঘ হোক না কেন, এটি প্রতিটি ডাইনোসর সম্পর্কে জানার মতো সমস্ত কিছুই কখনই কভার করতে পারে না। আপনি যদি ডাইনোসর সম্পর্কে আরও জানতে চান তবে আপনি লাইব্রেরিতে প্রচুর তথ্য পেতে পারেন। আপনি বইয়ের পিছনে রেফারেন্স বিভাগটি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। আপনি প্রাকৃতিক ইতিহাস যাদুঘরগুলিও দেখতে পারেন। তাদের দেহের আকারটি কী ছিল এই বইটি ওপেন সোর্স প্রোগ্রামিং ভাষা পাইথন বিষয়ক। পাইথন একটি জেনারেল পারপোস প্রোগ্রামিং ভাষা অর্থাৎ প্রায় সকল কাজেই পাইথন প্রোগ্রামিং ব্যবহার করা যায় এবং এটি সকল জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমে উপলব্ধ। পাইথন ৩-এর বেশ কিছু ইমপ্লিমেন্টেশন রয়েছে: সি-তে রচিত আদর্শ ইমপ্লিমেন্টেশন, পাইপাই, পাইথনের একটি সাবসেট আরপাইথনে রচিত জেআইটি-কম্পাইলকৃত সংস্করণ। ২য় সংস্করণের জন্য শুধু জাভা দিয়ে রচিত জাইথন এবং .নেট এনভায়রনমেন্টেের জন্য সি# দিয়ে রচিত আয়রণ-পাইথন বিদ্যমান। সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজে পাইথন ব্যপকভাবে ব্যবহার করা হয় (লিনাক্স ডিসট্রিবিউশনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট পাইথন দিয়ে রচিত)। নতুনদের প্রোগ্রামিং শেখা শুরুর ক্ষেত্রেও পাইথন একটি অসাধারণ ভাষা। নাসা তাদের সফটওয়্যার উন্নয়ন করার ক্ষেত্রে পাইথন ব্যবহার করে এবং ইন্টিগ্রেটেড প্লানিং সিস্টেমের আদর্শ স্ক্রিপ্টিং ভাষা হিসেবে গ্রহণ করেছে। গুগলও তাদের ওয়েব ক্ররাল ও সার্চ ইঞ্জিনের অনেক কম্পোনেন্ট পাইথন দিয়ে রচনা করেছে! পাইথন একটি ইন্টারপ্রিটেড প্রোগ্রামিং ভাষা, এটি এক্সিকিউট হওয়ার আগে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাইটকোডে কম্পাইল হয় (বাইটকোড পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিস্কে সংরক্ষণ করা হয় যেন পরবর্তীতে সোর্স কোড পরিবর্তন না করা হলে আবার কম্পাইল করার প্রয়োজন না হয়।) এটি একটি ডায়নামিক ভাষা এবং এটি অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ভাষা। পাইথনের একটি মৌলিক বিষয় হলো এখানে হোয়াইট-স্পেস একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পাইথনে ব্লকের শুরু ও শেষ বোঝাতে ব্লক ডেলিমিটারের (সি প্রোগ্রামিং-এ ব্রাকেট → পরিবর্তে ইন্ডেন্টেশন ব্যবহার করা হয়। উদাহরণসরূপ, ইন্টারপ্রেটারে ইন্টারঅ্যাক্টিভ অবস্থায় বিখ্যাত "Hello World লেখাটি নিম্নোক্ত কোড ব্যবহার করে স্ক্রিনে লেখা যায়। পাইথনের আরেকটি অসাধারণ সুবিধা হলো মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ম্যাকিন্টশ এবং সকল লিনাক্স ডিসট্রিবিউশনের মতো বিখ্যাত প্রায় সকল প্ল্যাটফর্মে সহজেই রান হয়। এই সুবিধাটি পাইথনকে পোর্টেবল করে, অর্থাৎ এক প্ল্যাটফর্মে লেখা প্রোগ্রাম সহজেই অন্য প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করা যায়। {{পাইথন প্রোগ্রামিং/নির্দেশনা পাইথন ২ বনাম পাইথন ৩ কয়েকবছর আগে পাইথন উন্নয়নকারী দল পাইথনের একটি বড় সংস্করণের কথা চিন্তা করে। শুরুতে বলা “পাইথন ৩০০০” পরে ৩ ক ধারাবাহিকে পরিবর্তন করা হয়। পাইথন ২-এর কিছু বিষয় অপসারণ করে নতুনভাবে ভিন্নভাবে তা করার উপায় পাইথন ৩-এ যোগ করা হয়।}} এই টেমপ্লেটটি পাইথন প্রোগ্রামিং এর পাঠকদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে ব্যবহৃত হবে। noinclude> পাইথনে প্রোগ্রাম করার জন্য আপনার পাইথন ইন্টারপ্রেটার দরকার হবে। যদি আপনার তা ইনস্টল করা না থাকে তবে নিচের পদ্ধতি ব্যবহার করে পাইথন ইনস্টল করতে পারবেন: উইন্ডোজ সিস্টেম কন্ট্রোল প্যানেল থেকে PATH চলকের মান পরিবর্তন করা যাবে। উইন্ডোজ ৭-এ PATH যোগ করতেঃ # সিস্টেম ভেরিয়েবলে Path সিলেক্ট করুন এবং সম্পাদনা করুন উদ্ধৃতি ছাড়া) যোগ করুন এবং 'C:\python27 উদ্ধৃতি ছাড়া) যোগ করুন। যদি আপনি সাময়িক এনভায়রনমেন্ট চান তবে একটি কমান্ড প্রম্পট শর্ট-কাট তৈরি করতে পারেন যেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিচের স্টেটমেন্টটি এক্সিকিউট করবে: ডিফল্ট হিসেবে Cygwin installer-এ পাইথন ডাউনলোড করা থাকে না। তবে প্যাকেজের তালিকা থেকে পাইথন সিলেক্ট করা যাবে। ইউনিক্স পরিবেশে পাইথন ইনস্টল করতে কিছু লিনাক্স ডিসট্রিবিউশনে পাইথন প্যাকেজ হিসেবে উপলব্ধ। কিছু ক্ষেত্রে ডিসট্রিবিউশন সিডিতেই পাইথন প্যাকেজ থাকে, তবে কিছু ক্ষেত্রে কম্পাইলেশন স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে পাইথন ইনস্টল করতে হয়। ডিফল্ট হিসেবে পাইথন ইনস্টল করার থাকে এমন একটি ডিসিট্রিবিউশন হলো জেন্টু। এর প্যাকেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম পোর্টেজ পাইথন নির্ভরশীল। আর্চ লিনাক্সে ডিফল্টভাবে পাইথন ইনস্টল করা থাকে না। তবে প্যাকেজ ম্যানেজার ব্যবহার করে সহজেই পাইথন ইনস্টল করা সম্ভব। রুট (root) হিসেবে (অথবা ইনস্টল ও কনফিগার করা থাকলে sudo ব্যবহার করে) লিখুন: এটি হালনাগাদকৃত ডেটাবেজ হওয়ায় পাইথন ৩ ইনস্টল হবে। পাইথন ২ ইনস্টল করতে লিখুন: অন্যান্য সংস্করণ আর্চ ব্যবহারকারী রিপোসিটোরি-এর সোর্স থেকে তৈরী করে নেওয়া যাবে। পাইথন চালু করতে কনফিগার স্ক্রিপ্টটি রান করুন (এক্ষেত্রে ব্যাশ শেল প্রয়োজন)। প্রায়ই সিপাইথন হিসেবে উল্লেখ করা পাইথন সি প্রোগ্রামিং ব্যবহার করে রচিত। সি সোর্স কোড সাধারণভাবে পোর্টেবল, অর্থাৎ সিপাইথন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে রান করা যায়। আরও সহজে বললে, যেসব প্ল্যাটফর্মে সি সোর্স কোডকে বাইনারিতে অনুবাদের জন্য কম্পাইলার রয়েছে, সেই সব প্ল্যাটফর্মেই সিপাইথন রান করা যায়। ! এনভায়রনমেন্ট বিবরণ যেখানে পাবেন ''পাইথনের কিছু ইন্টিগ্রিটেড ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট (আইডিই ! এনভায়রনমেন্ট বিবরণ যেখানে পাবেন আরও কিছু বাণিজ্যিক আইডিই যেমন কোমোডো, ব্ল্যাক-অ্যাডার, কোড ক্রুসেডার, কোড ফোর্জ এবং পাইচার্ম রয়েছে। তবে পাইথন শুরুর জন্য বাণিজ্যিক আইডিই কেনা অপ্রয়োজনীয়। আপনি পাইথন ইনস্টল না করে অনলাইনেও পাইথন প্রোগ্রাম করতে পারেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: 'উইকিবইয়ের ব্যবহার/চিত্র যোগ' নিবদ্ধটি গৃহীত হয়নি। কারণ হিসেবে বলা হয় 'বাংলা উদাহরণ ব্যবহার করুন'। আমি উইকিমিডিয়ার একজন তালাবদ্ধ ব‍্যবহারকারী আমার অনুশোচনামূলক বিজ্ঞাপনী ও উইকিমিডিয়ার আইন লঙ্ঘনকৃত কাজ সহ একাধিক একাউন্ট ব‍্যবহারের মত লজ্জার কাজ করে তালাবদ্ধ হয়েছি। নিজের ভুল বুঝেছি, আমি চাই উইকিতে সঠিক ও উন্নয়নমূলক সম্মাদনা করতে। এখন আমি কি করতে পারি? এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এক্লিপ্স আইডিই-এর জন্য পাইথন পাইডেভ প্লাগ-ইন ইনস্টল আপনি পাইথন আইডিই হিসবে এক্লিপ্স আইডিই ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে শুধুমাত্র এক্লিপ্স পাইডেভ প্লাগ-ইন প্রয়োজন হবে। পরীক্ষা করে দেখার জন্য এবং সিনট্যাক্সের বিভিন্নতা দেখার জন্য ইন্টারঅ্যাক্টিভ মোড বেশ ভালো। ম্যাকওএস অথবা লিনাক্সে টার্মিনাল খুলুন এবং লিখুন "python উইন্ডোজে কমান্ড প্রম্পটে "py" লিখুন, অথবা টাস্ক বার/অ্যাপ মেনুতে "Python (command line IDLE" অথবা এধরনের প্রোগ্রাম সিলেক্ট করার মাধ্যমে ইন্টারঅ্যাক্টভ পাইথন সেশন শুরু করুন। আইডিএলই একটি গুই সফটওয়্যার যেখানে ইন্টারঅ্যাক্টিভ মোড এবং ফাইল সম্পাদনা ও রান করার ব্যবস্থা উভয়ই রয়েছে। পাইথন নিচের মতো কিছু প্রিন্ট করবে: তবেইন্তেরপ্রেতেরক্টিভ মোডে দ্বীধা এড়াতে আপনার সাচেতন থাকতে হবে। উদাহরণসরূপ, নিচের প্রোগ্রামিং সঠিক পাইথন স্ক্রিপ্ট: ইন্টারঅ্যাক্টিভ মোডে এটি লিখতে গিয়ে ফলাফল দেখে আপনি আশ্চর্য হতে পারেন: এখানে ইন্টারপ্রেটারটি বলছে যে দ্বিতীয় প্রিন্ট স্টেটমেন্টের ইন্ডেন্টেশনটি অনাকাঙ্ক্ষিত। আসলে এখানে পরের প্রিন্ট স্টেটমেন্ট লেখার লাগে প্রথম স্টেটমেন্ট if" স্টেটমেন্ট) শেষ করতে একটি খালি লাইন দিতে হবে। অঅর্থাৎ নিচের মতো করে ইনপুট দিতে হবে: তাহলে নিচের মতো ফলাফল পাওয়া যাবে: পাইথন প্রোগ্রাম থেকে বের হয়ে যাওয়ার পরিবর্তে ইন্টারঅ্যাক্টিভ সেশনে যেতে -i ফ্লাগ ব্যবহার করতে পারেন। এভাবে অনেক সহজে ডিবাগিং ও প্রোটোটাইপিং করা সম্ভব। এই বইটি পাইথন শেখার ক্ষেত্রে উপকারী। কিন্তু এমন কিছু বিষয় থাকতে পারে যেগুলো এই বইয়ে নেই। আপনাকে স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরিতে কোনো মডিউল খুঁজতে হতে পারে অথবা একটি অজানা অবজেক্টের ফাংশন জানতে হতে পারে অথবা হতে পারে আপনি একটি ফাংশন সম্পর্কে জানেন এবং তা ব্যবহার করবেন কিন্তু তার নামই আপনার মনে নেই। এখানেই ইন্টারঅ্যাক্টভ সাহায্যের কথা আসে। help ইন্টারঅ্যাক্টিভ সাহায্য চালু করে help("topics সাহায্যের টপিকগুলো আউটপুট দেয় help("OPERATORS অপারেটর টপিকে সাহায্য দেখায় help("len len ফাংশন বিষয়ক সাহায্য help(len প্রদত্ত অবজেক্ট বিষয়ে সাহায্য করে, এখানে len ফাংশন help pop লিস্টের pop ফাংশন বিষয়ে সাহায্য dir লিস্টের অ্যাট্রিবিউটগুলোর তালিকা আউটপুট দেয় help(re প্রদত্ত মডিউল বিষয়ে যাহায্য help(1 int টাইপের বিষয়ে সাহায্য দেখায় help লিস্ট টাইপের বিষয়ে সাহায্য দেখায় help(def ত্রুটি: def কোনো অবজেক্ট নয় help("def ফাংশন ডেফিনিশন বিষয়ে সাহায্য দেখায় পাইথনের ইন্টারঅ্যাক্টিভ সাহায্য চালু করতে প্রম্পটে "help লিখুন। এদের কোনো একটির নাম লিখলে সে বিষয়ের সাহায্য পাতা দেখতে পাবেন। উপলব্ধ সকল মডিউল, কী-ওয়ার্ড বা টপিকের তালিকা পেতে "modules keywords" বা "topics" লিখুন। প্রতিটি মডিউলের সাথে এক বাক্যের একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনাও থাকবে। যেসব মডিউলের বর্ণানাতে "spam" শব্দ রয়েছে সেসব মডিউলের তালিকা পেতে লিখুন "modules spam"। "quit" লেখার মাধ্যমে বা একটি খালি লাইন এন্টার করিয়ে আপনি সাহায্য ব্যবস্থা থেকে বের হয়ে ইন্টারপ্রেটারে ফেরত যেতে পারবেন। আপনি ইন্টারঅ্যাক্টিভ সাহায্যে না গিয়েও নির্দিষ্ট কমান্ড বিষয়ে তথ্য পেতে পারেন। পাইথনের দুনিয়ায় স্বাগত! এই টিউটোরিয়ালটি কীভাবে প্রোগ্রাম লেখা শুরু করবেন সেই বিষয়ে। পাইথন প্রোগ্রাম আসলে একটি টেক্সট ফাইল ব্যতীত কিছুই না, আর এটি যেকোনো টেক্সট এডিটর দিয়ে সম্পাদনা করা যায়। কিছু সময় পাইথন প্রোগ্রাম কম্পাইলড অবস্থায় বিতরণ করা হয়, তবে আপাতত আমাদের এটি নিয়ে ভাবতে হবে না। আপনি কোন টেক্সট এডিটর ব্যবহার করবেন তা সম্ভবত অপারেটিং সিস্টেমের উপরে নির্ভর করে, তবে যেকোনো টেক্সট এডিটর ব্যবহার করে পাইথন প্রোগ্রাম লেখা যাবে। তবে পাইথন সিনট্যাক্স হাইলাইট করে এমন টেক্সট এডিটর ব্যবহার করাটা সুবিধাজনক। নতুন প্রোগ্রামাররা সাধারণত সর্বপ্রথম যে প্রোগ্রামটি লেখে সেটি হলো "Hello, World" প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রামটি শুধু "Hello, World বাক্যটি আউটপুট দেয়। চলুন পাইথনে "Hello, World লেখা যাক! কিছু ইনপুট না দেওয়া পর্যন্ত প্রোগ্রামটি থামিয়ে রাখতে চাইলে নিচের লাইনটি লিখতে পারেন। আপনি আপনার প্রথম প্রোগ্রামটি লিখেছেন, এবার চলুন একটি রান করা যাক। বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে এটি বিভিন্নভাবে করা হয়। * টার্মিনাল চালু করুন। কেডিইতে কনসোল চালু করতে মেইন মেন্যু থেকে "Run Command সিলেক্ট করুন। GNOME-এ মেইন মেন্যু খুলুন, এরপরে অ্যাপ্লিকেশন ফোল্ডার খুলুন, এরপরে অ্যাকসেসরিজ ফোল্ডার থেকে টার্মিনhhxjxds * স্ক্রিপ্টটি এক্সিকিউটেবল করতে chmod +x রান করুন। * টার্মিনাল চালু করুন। কেডিইতে কনসোল চালু করতে মেইন মেন্যু থেকে "Run Command সিলেক্ট করুন। GNOME-এ মেইন মেন্যু খুলুন, এরপরে অ্যাপ্লিকেশন ফোল্ডার খুলুন, এরপরে অ্যাকসেসরিজ ফোল্ডার থেকে টার্মিনাল সিলেক্ট করুন। প্রোগ্রামটি নিচের মতো আউটপুট দেবে: অভিনন্দন! আপনি একজন পাইথন প্রোগ্রামার পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। # প্রোগ্রামটি পরিবর্তন করুন যেন স্বাগত জানানোর পরে এটি "How are you জিজ্ঞেস করে। *টীকা টীকার বাক্সে যে লেখাটি দেখানো হবে। *উইকিবুকিয়ান টিকাটি যিনি লিখেছেন তার নাম। (কার সাথে যোগাযোগ করতে হবে বোঝাতে এটি গুরুত্বপূর্ণ)। এই অধ্যায়ে আপনি দুটি নতুন ধরণের ডেটার সাথে পরিচিত হবেন: ভেরিয়েবল এবং স্ট্রিং! অনুগ্রহপূর্বক প্রদত্ত প্রোগ্রামগুলো নিজে নিজে রান করে আউটপুটগুলো লক্ষ্য করবেন। ''চলক ইংরেজি: Variable) কিছু একটা মান সংরক্ষণ করে রাখে যে মান পরিবর্তন হতে পারে। সহজভাবে বললে চলক হলো একটা বাক্স যেখানে আপনি কিছু রাখতে পারবেন। আপনি চলকে সকল ধরণের জিনিসই রাখতে পারেন, কিন্তু আপাতত আমরা চলকে শুরু সংখ্যা রাখবো। চলকের ভিতরে কী থাকবে তা আমরা পরিবর্তন করতে পারি। যেমন: আপনি চাইলে একটি চলকের মান অন্য চলকে অ্যাসাইন করতে পারেন: এই কোডটি বুঝতে চাইলে মনে রাখুন যে চলকের নাম সবসময় সমান চিহ্নের (অ্যাসাইনমেন্ট অপারেটর) বামে থাকে আর তার মান না ভ্যালু সমান চিহ্নের ডানে থাকে। শুরুতে নাম, তারপরে মান। # একটি প্রোগ্রাম লিখুন যেটি ব্যবহারকারীকে একটি স্ট্রিং দিতে বলবে এবং তারপরে সেই স্ট্রিং-এর দৈর্ঘ্য প্রিন্ট করবে। # যদি আপনি কোনো সংখ্যা ইনপুট চান এবং কেউ ভুলে একটি শব্দ ইনপুট দেয় তাহলে কী হবে? চেষ্টা করে দেখুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: জাপানি ভাষা তিনটি পদ্ধতিতে লিখা হয়। তারমধ্য দুটি হল—''হিরাগানা এবং কাতানা''। তাছাড়া কাঞ্জি নামক আরেকটি লিখন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, যা চীনা ভাষা ভিত্তিক বর্ণমালা। এই বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের প্রাক-পাঠ্য স্তরের অন্তর্বর্তী একটি উপপ্রকল্প। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে শিশুদের খেলাঘরে হেসেখেলে ছড়া-ছন্দের সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া, যার সঙ্গে পূর্বে তাদের পরিচিতি ছিলনা। বইটি মাবাবা/অভিভাবক অথবা শিক্ষকেরা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে ছবি দেখিয়ে, ছড়া ছন্দ করে পড়ে শোনালে তারা সহজেই ছড়ার সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠতে পারবে এবং নিজের আনমনে ছড়া উচ্চারণ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। ছুঁয়ে দেবে আগে চলো div> খোকা দেখে ফিরে চায় div> মাছ ধরেছে গোটা ছয় div> যেহেতু আইআরসিতে কেউ থাকে না: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ছোট হাতের ও বড় হাতের অক্ষর সকল চলকের নাম কেস সেনসেটিভ। অর্থাৎ, ছোট হাতের অক্ষরে লেখা নাম এবং বড় হাতের অক্ষরে লেখা নাম ভিন্ন। পাইথনে 'number Number NUMBER nUmber' প্রত্যেকে আলাদা আলাদা চলক। স্পেস এবং ট্যাব এক নয় ব্লকের শুরু এবং শেষ বোঝাতে ব্লক ডেলিমিটার (সি ভাষায় যেমন ব্রেসেস → এর পরিবর্তে ইন্ডেন্টেশন ব্যবহার করা হয়। হোয়াইট স্পেস এখানে গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এরা মিশ্রিত হয় না। প্রোগ্রামে ইন্ডেন্টেশন করার জন্য তাই যেকোনো একটি ব্যবহার করুন। এই দুটিকে মিশ্রিত করে ফেলা এবং সাধারণ ভুল। এডিটরে এরা একই রকম দেখতে হলেও ইন্টারপ্রেটার এদের ভিন্নভাবে পড়বে এবং হয় ত্রুটি নাহয় ভুল ফলাফল দেখাবে। অনেক টেক্সট এডিটরে সেটিংস পরিবর্তন করে ট্যাবের পরিবর্তে স্পেস বসানোর ব্যবস্থা করা যায়। পাইথনের কাঠামো নির্দেশিকায় ইন্ডেন্টেশনের জন্য ৪টি স্পেস ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত চারটি প্রাচীন সভ্যতার একটি হওয়া সত্ত্বেও অন্যান্য সভ্যতার চেয়ে এটির অগ্রগতি ছিলো অনেক কম। বিশ্বসভ্যতার উন্নয়নে চীনা সভ্যতার অগণিত অবদান রয়েছে। কম্পাস, কাগজ, গান পাউডার, সিল্ক, নুডলস, চীনামাটির বাসন, কাগজের টাকা এবং আরও নানান জিনিস যা আমরা প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করি, এসব চীনা সভ্যতার অবদান। এছাড়াও এই সভ্যতায় বেশকিছু স্থাপত্যশৈলীর কাজও হয়েছে। চীনের মহাপ্রাচীর এর মাঝে অন্যতম। সবচেয়ে বিখ্যাত চারটি সভ্যতার মাঝে একমাত্র চীনা সভ্যতায় এর ইতিহাসের পাঁচ হাজার বছর বেঁচে ছিলো। আধুনিক যুগ পর্যন্ত টিকে থাকা অল্পকিছু সভ্যতার মাঝে এটি একটি সভ্যতা। সাধারণভাবে চীনা সভ্যতা চারটি সময়ে বিভক্ত (প্রাগৈতিহাসিক এবং শাং, হান সাম্রাজ্য, কিং [মাঞ্চু] সাম্রাজ্য এবং আধুনিক কাল)। চীনারা তাদের জীবনপ্রণালী বিস্তারিতভাবে সংরক্ষণ করে রাখায় তাদের ব্যাপারে খুব সামান্যই অজানা রয়েছে। চীনা সভ্যতার প্রভাব এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলসমূহেও পড়েছিল। জাপান, কোরিয়া, মঙ্গোলিয়া এবং ভিয়েতনাম অঞ্চলে এই প্রভাব ছিলো সবচেয়ে বেশি। বর্তমান চীনা সংস্কৃতি এখনও এই অবিরাম বিবর্তন দ্বারাই চিহ্নিত করা হয়। তবে চীন এখন বৈশ্বিক মানব সভ্যতার অংশ। পরের ধাপটি হলো চীনের মধ্যভাগ। এই এলাকার অধিকাংশই মরুভূমি, সামান্য অঞ্চল সবুজ ভূমি। এখানের লোকেরা চমরি গাই পালন করে। কিছু নিচু পাহাড় রয়েছে, কিন্তু বরফ নেই। ঠান্ডা শীতকাল এবং গরম গ্রীষ্মকালের এই অঞ্চলে কখোনোই অনেক লোকের বসবাস ছিলো না। প্রাচীন চীনের অধিকাংশ লোক থাকতো পূর্ব চীনে। এই এলাকা দিয়ে তিনটি নদী বয়ে গিয়েছে: উত্তরে হুয়াং হে, মাঝে চাং জিয়াং এবং দক্ষিণে সিকিয়াং। এখানের মূল নদীটি হুয়াং হে যেটি পশ্চিমা বিশ্বে ইয়োলো রিভার নামে সমাধিক পরিচিত। এর কারণটি হলো এই নদীর পানি এবং মাটি হলুদ রঙের। কৃষি কাজের জন্য এখানে প্রচুর পানি ছিলো। উত্তরাঞ্চলে গম প্রধান খাবার ছিলো এবং দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলে ভাত ছিলো প্রধান খাবার। কাঠ দ্বারা নির্মিত হওয়ায় প্রাচীন চীনের অধিকাংশ ভবনই টিকে থাকেনি। সামান্য কিছু সংখ্যাক ভবন পাথর দ্বারা নির্মান করা হয়েছিলো। তবে চীং ও বেইজিং-এর ফরবিডেন প্যালেস বা নিষিদ্ধ প্রাসাদগুলো এখনও টিকে রয়েছে। অনেক পর্যটক প্রতিদিন এইসব প্রাসাদে ভ্রমণে যান। দ্য টেম্পল অব হ্যাভেন বা টিয়ান তান একটি বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান। পাখির পাখনার সদৃশ হিসেবে চীনের স্থাপত্যগুলো বাকানো ছাদের। ছাদের রং-ও বেশ গুরুত্ব বহন করে। নীল রং ধর্মীয় ভবনের জন্য বরাদ্দ ছিলো। কমলা/হলুদ রং ছিলো রাজকীয় ভবনের জন্য। চীনের উত্তরাঞ্চলের লোকেরা গম এবং দক্ষিণাঞ্চলের লোকেরা ভাত খেতো। খাওয়ার জন্য তারা চপস্টিক ব্যবহার করতো যেটি এখনও এশিয়ায় অনেক অঞ্চলে করা হয়। তাদের অনেকে নুডলস খেতো। শুকরের মাংস তাদের প্রধান খাবার-মাংস ছিলো। তারা লেবু, কমলা, জাম, আদার মতো ফলও চাষ করতো। তারা কী পোশাক পরিধান করতো প্রাচীন চীনে ধনী ব্যক্তিরা সিল্কের কাপড় এবং সাধারণ ব্যক্তিরা সূতির কাপড় পরিধান করতো। রাজকীয় ব্যক্তিরা হলুদ/সোনালী রঙের পোশাক পরিধান করতো। সম্রাটের পোশাকে ড্রাগনের ছবি লাগানো থাকতো এবং সোনা লাগানো থাকতো। লাল রং জনপ্রিয় ব্যক্তি বা আনন্দ বোঝাতো এবং প্রধানত ছুটির দিনে পরিধান করা হতো। তারা হানফু হিসেবে পরিচিত একধরনের পোশাক পরিধান করতো। হানফু সাধারণের পরিধেয় সরল রূপ থেকে শুরু করে বিচারক ব্যক্তিবর্গের পরিধেয় বিজ্ঞ রূপ এবং ধনী ব্যক্তিদের পরিধেয় বিস্তৃত রূপের ছিলো। হানফু অনেকটা জাপানি ইউকাতা/কিমোনো, কোরীয় হানবক এবং ভিয়েতনামী আও তু দান এর মিশ্রণ এবং উত্তরসূরী। ১৭শ শতাব্দীতে মাঞ্চুরীয় যাযাবররা মিং রাজবংশে আক্রমণ করে এবং কিং রাজবংশ গড়ে তোলে। তারা সবাইকে মাঞ্চুরীয় পোশাক পরিধানের আদেশ দেয়। মাঞ্চুরীয় পোশাক বর্তমানে চেংসাম নামে পরিচিত। পুরুষদের পোশাক চেংশান এবং মহিলাদের পোশাক কিপাও নামেও এটি পরিচিত। তাদের লেখা দেখতে কেমন ছিলো এখনকার মতোই চীনাদের প্রাচীন লিখন পদ্ধতিও ছিলো অক্ষরভিত্তিক। ঐতিহ্যবাহী চীনা লেখা কার্সিভ, সেমি-কার্সিভ, ওয়াইল্ড কার্সিভ, ক্লেরিক্যাল, সীল ইত্যাদি ধরণের। বর্তমানে চীনের প্রধান অঞ্চলসমূহে সরলীকৃত চীনা অক্ষর ব্যবহার করা হয়। এই সরলীকৃত অক্ষরগুলো সাক্ষরতার হার বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে প্রচলিত হয়েছিলো কিন্তু অনেক ইতিহাসবিদ এর সমালোচনা করেছেন। ব্রোঞ্জ যুগে অধিকাংশ চীনারা অনেক ঈশ্বর এবং আত্মার উপাসনা করতো। টি অথবা টাই এদের মাঝে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। চীনারা বিশ্বাস করতো যারা টাই তাদের উপাসকদের সাহায্য করে এবং যারা তার উপাসনা করে না টাই তাদের শাস্তি প্রদান করে। সকল দেব-দেবতার দায়িত্বে ছিলো টাই। সকল দেব-দেবী প্রাকৃতিক কিছুর প্রতিনিধিত্ব করতো, যেমন "মাটির দেবতা"। পুরোহিতগণ ঈশ্বর এবং তাদের উপাসকগণের মাঝে সেতু হিসেবে কাজ করতেন। চৌউ রাজবংশ (জৌউ রাজবংশের অংশ) দুর্নীতির কারণে যখন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছিলো, কনফুসিয়াস ছিলো সেই সময়ের একজন ব্যক্তি। একজন সরকারী কর্মকর্তা হওয়ায় তিনি এই দুর্নীতি খুব কাছে থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। কনফুসিয়াস বিশ্বাস করতো চীনারা তাদের ঐতিহ্য এবং পুরোনো সম্মান, শিষ্টাচার, নৈতিকতা এবং সামাজিক নিয়ম বিশ্বাস পরিত্যাগ এই অবক্ষয়ের প্রধান কারণ। এটিই কনফুসীয়বাদের মূল ভিত্তি। কনফুসীয়বাদ চীনা সংস্কৃতির বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পরে। কনফুসিয়ানের দেওয়া শিক্ষাগুলো চীনা শিক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি হিসেবে গৃহীত হয়। তার লেখনীগুলো এখনও চীনা শিশুরা পড়ে থাকে। তাওবাদের মূল ভিত্তি ছিলো তাও-এর বিশ্বাস। তাও-এর শাব্দিক অর্থ "পথ" বা "উপায়"। তাও-এর কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই। এটি দ্বারা প্রকৃতির বিশাল সংখ্যক জিনিসকে বোঝায় এবং সকল কিছুর উৎস এটি। তাওবাদ অনুসারীদের তাও অনুসরণ করতে বলে। এর অর্থ প্রকৃতিকে পরিবর্তনের চেষ্টা করা যাবে না এবং এমন কাজ করা যাবে না যা হওয়ার কথা না। অনুসারীদের অবশ্যই নিষ্ক্রিয় থাকতে হবে এবং কোনো পরিকল্পনা করা যাবে না। তারা তাও-এর বিপরীত কিছু করবে না যেমন ভবন নির্মান বা নদী খনন করবে না। তাওবাদীগণ শিক্ষিত ধনী পরিবারের ছিলেন। অল্পসংখ্যক সাধারণ লোক এটি জেনেছিলো এবং তারা এটিকে বিশুদ্ধ তাওবাদের পরিবর্তে জাদু এবং আলকেমিতে রূপান্তর করে ফেলেছিল। সিদ্ধার্থ গৌতম আনুমানিক ৫০০ খৃষ্টপূর্বাব্দে বুদ্ধ ধর্ম প্রতিষ্টা করেন। তাই তাকে "বুদ্ধ" বা "আলোকিত" বলা হয়। সিল্ক রোড দিয়ে বৌদ্ধ ধর্ম চীনে পৌছায়। যখন প্রথম চীনে বুদ্ধ ধর্ম পৌছায় তখন তাওবাদ এবং এটির মাঝে মিল দেখে একে তাওবাদের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়েছিলো। তবে ভারত থেকে চীনে যাওয়া সন্ন্যাসীগণ বুদ্ধ ধর্মকে তাওবাদ থেকে পৃথক করে রাখেন। বৌদ্ধ ধর্ম নিজের পছন্দ এবং ইচ্ছা ত্যাগের শিক্ষা দেয়। ধ্যান এবং সঠিক জীবন পরিচালনার মাধ্যমে একজন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী নির্ভানা বা দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্তি পেতে পারে। এই বিশ্বাসের সাথে তাওবাদের মিল পরিলক্ষিত হয়। এই ধর্ম তিনটি নিজেদের মাঝে বিরোধিতা করতো না; যদিও তারা মিলও প্রদর্শন করতো না। অনেক ব্যক্তিই একাধিক ধর্মাবলম্বী ছিলেন। আবার তিনটি ধর্মই পরস্পরকে প্রভাবিত করেছিলো। শাং রাজবংশের শাসনের মধ্য দিয়ে চীনা সভ্যতার সূচনা হয়। তারা কিছু শহরাঞ্চল শাসন করতো। ১৭৬৬ ১০১২ খৃষ্টপূর্বাব্দ তারা শাসন করেছিলো। তারা প্রধানত বর্তমান চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ছিলো। অন্যান্য অঞ্চলে অন্যান্য উপজাতিরা বাস করতো এবং শাং-রা তাদের কাছে পৌছাতে পারেনি। ১০২৭ খৃষ্টপূর্বাব্দে শাং এর স্থানে চৌ রাজবংশ আসে এবং তারা ৪০০ বছরব্যাপী শাসন করে। তারা তাদের রাজ্য দক্ষিণে মধ্যচীনের দিকে বিস্তৃত করে। ৭৭২ খৃষ্টপূর্বাব্দে বারবারীয়রা রাজধানী হাও ধ্বংস করে দিলে লুওইয়াং-এ নতুন রাজধানী গঠন করা হয়। কিন্তু চৌ-রা আর আগের মতো ক্ষমতাশালী হতে পারেনি। ৭৭২ ৪৮১ খৃষ্টপূর্বাব্দ সময়ে অঞ্চলটি অনেকগুলো ছোট ছোট রাজ্যে বিভক্ত হয়ে যায় এবং অঞ্চল প্রধান দ্বারা শাসিত হয়। আনুমানিক ৫০০ খৃষ্টপূর্বাব্দে শত শত গ্রাম ২০টি রাজ্যে রূপ নেয়। যুদ্ধ শেষ করে এসময় শান্তির ডাক দেওয়া হয়। তবে ৪৮১ খৃষ্টপূর্বাব্দে আবার যুদ্ধ ফিরে আসে। ২২১ খৃষ্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত এ অবস্থা চলমান থাকে। এ সময়কালকে "The Warring States" হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এই সময়ের পরে সাতটি বড় রাজ্য ছিলো। ২৩০ খৃষ্টপূর্বাব্দ থেকে শুরু করে কিন (Qin) রাজ্য অন্য রাজ্যদের জয় করতে শুরু করে। রাজকুমার চেং নিজের নাম শি হুয়াংদি রাখেন। তিনিই চীনের প্রথম সম্রাট৷ কনফুসিয়াস বিশ্বব্যাপী একজন জ্ঞানী হিসেবে পরিচিত। তিনি সম্পূর্ণ একটি দর্শনের বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন৷ তার অনুসারী মেনসিয়াসও আজও পরিচিত। এছাড়াও আরও অনেক ব্যক্তি এখনও পরিচিত: চীনা প্রধান ৫টি ক্লাসিকের একটি দাওদ জিং-এর লেখক লাওজু বিং ফা" বা "আর্ট অব ওয়ার" বইয়ের লেখক সান জু, প্রথম চীনা ইতিহাসবিদ সিমা কিয়ান প্রভৃতি। রাজনৈতিকভাবে দুজন ব্যক্তিই বেশ পরিচিত৷ প্রথম সম্রাট এবং চীনের মহা প্রাচীরের প্রথম গঠনকারী কিন শি হুয়াং। তার প্রকৃত নাম হলো ইং জেং৷ তিনি অবশিষ্ট চীনা রাজ্যগুলো জয় করেন এবং সমস্ত অঞ্চল করায়ত্ব করেন। প্রায় ৬০ বছর পরে হানের সম্রাট উ (হান উদি) ক্ষমতায় এসে সাম্রাজ্যের রাষ্ট্রগুলোর মূল ভিত্তি হিসেবে কনফুসীয়বাদের শুরু করেন। চেং হো আরেকজন বিখ্যাত ব্যক্তি যিনি ১৪০৫ সালে একটি বিশাল জাহাজে করে বিশ্বভ্রমণ করেছিলেন। চেং হো ভারত, পারস্য উপসাগর, মিশর এবং সম্ভবত আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলও ভ্রমণ করেছিলেন। এখন তাদের কী অবশিষ্ট রয়েছে তারা কোন দেশে বাস করতো রোমানরা শুরুতে যে অঞ্চলে বাস করতো তা এখন ইতালির অংশ। স্থানীয় লোকেদের পরাজিত করে রোমান সাম্রাজ্য বিস্তার লাভ করে। তারা পশ্চিমা ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকা, গ্রিস, বলকান অঞ্চল এবং মধ্যপ্রাচ্য শাসন করেছে। তাদের রাজধানী রোম একটি সাধারণ গ্রাম থেকে একটি সমৃদ্ধশালী মহানগরীতে পরিণত হয়েছে। ২৫০০ বছর পরেও, আজও রোম পৃথিবীর একটি অন্যতম বড় শহর। তাদের ভবনগুলো দেখতে কেমন ছিলো তারা কেমন পোশাক পরিধান করতো তাদের লেখা দেখতে কেমন ছিলো তাদের কেউ কি এখনও বিখ্যাত প্রাচীন রোমে শিশুর জন্মগ্রহণ বাড়িতেই হতো। তখন দেবী জুনো লুসিনার নিকটে নিরাপত্তা প্রার্থনা করা হতো। শিশু জন্মের সময় পুরুষরা উপস্থিত থাকতো না। এমনকি শিশুর বাবা বা চিকিৎসকও সেখানে থাকতো না। সকল কাজ ধাত্রীরা সম্পন্ন করতো। তবে ধাত্রী জোগাড়ের জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন হওয়ায় দরিদ্র পরিবারগুলো ধাত্রী জোগাড় করতে পারতো না। তারা প্রধানত তাদের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের সাহায্য নিতো। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: অনুরোধ যুক্ত করার সময় অনুগ্রহপূর্বক ঐ বিষয়ের উইকিপিডিয়া নিবন্ধের সাথে সংযোগ যোগ করুন সম্পাদনা ফরমের 'সারাংশ' অংশে নিবন্ধের নাম লিখে রাখুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিসংকলন থেকে চাঁদের পাহাড় এখানে আনা যেতে পারে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: রন্ধন সম্পর্কীয় বইয়ের নামস্থান আলোর দিশারি উইকিবই এর নতুন একটি প্রক্রিয়াধীন সহ-প্রকল্প রন্ধন সম্পর্কিত বইয়ের নামস্থান নির্ধারণে উপযুক্ত শব্দ নির্ধারণে আপনাদের সহযোগিতা বা পরামর্শ চাওয়া হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে কয়েকটি নামস্থান নির্ধারণ করা হয়েছেঃ তারা গৌণ উপাত্ত কেন্দ্রে ১২ সেপ্টেম্বর, বুধবারে সকল ট্রাফিক নিয়ে যাবে। ১০ অক্টোবর, বুধবারে তাঁরা আবার প্রাথমিক উপাত্ত কেন্দ্রে ফিরে আসবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। * এই সময়ে আপনি যদি সম্পাদনা বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটির বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটির বার্তা দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। কিন্তু, আমরা আপনাকে প্রথমে আপনার পরিবর্তনের একটি অনুলিপি করে রাখার সুপারিশ করছি। * পটভূমির কাজ ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্ক স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ও ৮ অক্টোবর ২০১৮ এই দুই সপ্তাহের সময়কালীন কোন কোড হালনাগাদ করা হবে না। কোন অ-অপরিহার্য কোড স্থাপন সঞ্চালিত হবে না। ১৩:৩৩, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি) উইকিপিডিয়ার পরপরই বাংলা ভাষায় উইকিবই প্রকল্প চালু হয়েছে। অল্প অল্প করে হলেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলা ভাষার প্রাচীনতম এই উইকিমিডিয়া প্রকল্পটি। তাই, বাংলা উইকিবইয়ের উন্নয়নকল্পে ইংরেজি উইকিবইয়ের মতো Autoreviewed users এবং Reviewers চালুর ব্যাপারে সকলের মতামত জানতে আগ্রহী। ১২:০৩, ৪ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি) পশ্চিমবঙ্গ ব্যবহারকারী দলের পক্ষ থেকে আহ্বান আপনি জানেন কি যে আপনি একটি মোবাইল ডিভাইসে দৃশ্যমান সম্পাদনা ব্যবহার করতে পারেন? সম্পাদনা শুরু করতে পেন্সিল আইকনে আলতো চাপুন। পাতা সম্ভবত উইকিপাঠ্য সম্পাদকে খুলবে। আপনি সরঞ্জামদণ্ডে আরেকটি পেন্সিল আইকন দেখতে পাবেন। দৃশ্যমান সম্পাদনা ও উইকিপাঠ্য সম্পাদনার মধ্যে পরিবর্তন করতে পেন্সিল আইকনে আলতো চাপুন। আপনার সম্পাদনা সম্পন্ন করার পর পরিবর্তন প্রকাশ করতে মনে রাখবেন। চলুন এক সাথে কাজ করি ১৪:১৭, ২ নভেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি) আগামী বর্ষের কার্যকলাপের জন্য র‍্যাপিড গ্র্যান্টের আবেদন আলোচনা নিয়ে আমাদের সাথে আলোচনা করুন আমরা চাই অভিজ্ঞতা, দক্ষতা বা ডিভাইস নির্বিশেষে সব অবদান রাখা উইকিসমূহ একে অপরের সাথে কথা বলতে সক্ষম হোক। আমরা যতটা সম্ভব উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের বিভিন্ন অংশ থেকে ইনপুট খুঁজছি। এটি একাধিক প্রকল্প, একাধিক ভাষা, এবং একাধিক দৃষ্টিকোণ থেকে হতে পারে। আমরা বর্তমানে পরামর্শ নেয়ার পরিকল্পনা করছি। আমাদের আপনার সাহায্য দরকার। আমাদের স্বেচ্ছাসেবক প্রয়োজন যারা তাদের সম্প্রদায় বা ব্যবহারকারী দলের সাথে কথা বলতে সাহায্য করবে। আপনি আপনার উইকিতে একটি আলোচনা আয়োজন করে, বা বিদ্যমান একটিতে অংশগ্রহণ করে সাহায্য করতে পারেন। কি করতে হবে এখানে তা দেয়া হল: # যদি কোন দলের অস্তিত্ব না থাকে, তবে আপনার গোষ্ঠীর অন্যান্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের জন্য একটি পৃষ্ঠা তৈরি করুন (অথবা আলোচনাসভায় একটি অনুচ্ছেদ, অথবা একটি ই-মেইল থ্রেড তৈরি করুন আপনার গোষ্ঠীর জন্য যেটি ভালো মনে করেন)। এটি কোনো ভোট বা সিদ্ধান্ত গ্রহণের আলোচনা নয়: আমরা কেবল প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ করছি। # তারপর যোগাযোগের প্রক্রিয়া সম্পর্কে তারা কী ভাবছেন তা জিজ্ঞাসা করুন। লোকেরা কীভাবে উইকি-র ভিতরে এবং বাইরে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে সে সম্পর্কে গল্প এবং অন্যান্য তথ্য আমরা শুনতে চাই। এই পাঁচটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে বিবেচনা করুন: যখন আপনি আপনার সম্প্রদায়ের সাথে একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চান, কোন সরঞ্জাম আপনার কাজে আসে এবং কোন সমস্যাগুলি আপনাকে বাধা দেয়? কীভাবে নতুনরা আলোচনার পৃষ্ঠাগুলি ব্যবহার করে এবং কী তাঁদের এটি ব্যবহার করা থেকে বাধা দেয়? আপনার সম্প্রদায়ে আলোচনার পৃষ্ঠাগুলিতে অন্যরা কি নিয়ে সমস্যায় পড়েন? এমন কি আছে যা আপনি আলোচনার পাতাগুলিতে করতে চান, কিন্তু প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে করতে পারছেন না? একটি "উইকি আলোচনা"-এর গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি কি কি? এছাড়াও আপনি একে অপরের সাথে কথা বলার নানাবিধ উপায়ের তালিকা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারেন। ধন্যবাদ! আমরা আপনার সাথে কথা বলতে উন্মুখ হয়ে আছি। আপনি জানেন কি যে আপনি একটি মোবাইল ডিভাইসে দৃশ্যমান সম্পাদনা ব্যবহার করতে পারেন? এটি দৃশ্যমান সম্পাদনায় নতুন "লিঙ্ক সম্পাদনার জন্য সম্পাদনা কার্ড" দেখতে যেরকম হবে তা। আপনি এখানে প্রোটোটাইপটি ব্যবহারের চেষ্টা করতে পারেন mw:Topic:V394zwrigth8ii7c|📲 সম্পাদনা কার্ড ব্যবহার করে দেখুন]]। দলের সাম্প্রতিক প্রকাশের কথা বলার আগে, আপনার কাছে আমাদের একটি প্রশ্ন আছে: আপনি কি লিঙ্ক যোগ এবং পরিবর্তন করার জন্য একটি নতুন উপায় চেষ্টা করতে ইচ্ছুক আপনি যদি আগ্রহী হন, আমরা আপনার ইনপুটকে মূল্যায়ন করব! আপনি একটি পৃথক উইকিতে মোবাইলের দৃশ্যমান সম্পাদনার এই নতুন লিঙ্ক সরঞ্জামটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ''এই নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন এবং আপনার অভিজ্ঞতা জানান এটির উদ্দেশ্য হল অবদানকারীদেরকে তাদের সম্পাদনার উপর মননিবেশ করতে সাহায্য করা। এর উদ্দেশ্য হল পড়া এবং সম্পাদনা মধ্যে স্থানান্তর মসৃণ করা। অনুচ্ছেদ সম্পাদনা এবং নতুন আচ্ছাদন লোডিং মোবাইলের দৃশ্যমান সম্পাদনা ব্যবহার করে এখন সকলের জন্য উপলব্ধ ১৮:৩২, ২৩ জুলাই ২০১৯ (ইউটিসি) ০৬:৫৩, ১৬ অক্টোবর ২০১৯ (ইউটিসি) কোন আলাপ পাতার মিথষ্ক্রিয়া আপনার মনে আছে এটি হতে পারে কেউ আপনাকে কীভাবে নতুন কিছু শিখতে সহায়তা করেছিল সে সম্পর্কে গল্প? এটি হতে পারে কেউ আপনাকে কীভাবে একটি দলে জড়িত হতে সহায়তা করেছিল সে সম্পর্কে গল্প? অন্যকিছু? আপনার গল্প যাই হোক না কেন, আমরা এটি শুনতে চাই! * সেপ্টেম্বরে, সম্পাদনা দলটি মোবাইল দৃশ্যমান সম্পাদকদের সম্পাদনা সরঞ্জাম গুলোর নতুন সংস্করণ প্রকাশ করেছে। যে কোনো মোবাইল দৃশ্যমান সম্পাদক এই পরিবর্তনগুলি দেখতে পারবেন। একটি সরঞ্জামদণ্ড সমস্ত সম্পাদনা সরঞ্জাম একটি টুলবারে অবস্থিত। পূর্বে, আপনি যখন বিভিন্ন জিনিসে ক্লিক করতেন তখন সরঞ্জাম গুলো পরিবর্তন হতো। নতুন পরিভ্রমণ সম্পাদনা প্রবাহে সামনে এবং পিছনে যাওয়ার বোতামগুলি পরিবর্তন হয়েছে। মোবাইল দৃশ্যমান সম্পাদককে ডিফল্ট হিসাবে পরীক্ষা করা সম্পাদনা দল পঞ্জিকা বছর শেষ হওয়ার আগে ফলাফল প্রদান করার পরিকল্পনা করেছে। অবহিত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো প্রকল্পের mw:VisualEditor on mobile/VE mobile default মোবাইল দৃশ্যমান সম্পাদক ডিফল্ট প্রকল্প পাতা আপনার নজরতালিকা যুক্ত করে। সম্পাদনা কার্ডের প্রভাব পরিমাপ করা এই সমীক্ষায় জিজ্ঞাসা করা হয়েছে যে প্রকল্পটি সম্পাদকদের লিঙ্ক এবং উদ্ধৃতি যুক্ত করতে সহায়তা করেছিল কিনা। সম্পাদনা দলটি নভেম্বর মাসে ফলাফল জানাতে পারবে বলে আশাবাদী। অবহিত থাকার সর্বোত্তম উপায় হল প্রকল্পের mw:VisualEditor on mobile/Edit cards সম্পাদনা কার্ডের প্রকল্প পাতা আপনার নজরতালিকায় যুক্ত করে নেয়া। ১১:১৩, ২৯ অক্টোবর ২০১৯ (ইউটিসি) উইকিশৈশব নামস্থানে দৃশ্যমান সম্পাদনা চালু সম্পর্কে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের সম্প্রদায় উন্নয়ন দল আন্দোলনে বিদ্যমান বিভিন্ন ভূমিকায় স্বেচ্ছাসেবীরা কীভাবে শিখে এবং বিকাশ করে সে সম্পর্কে আরও জানতে চাইছে। আমাদের লক্ষ্য হল একটি আন্দোলন ওয়াকিবহাল কাঠামো তৈরি করা যা ভাগযোগ্য স্বচ্ছতা প্রদান করবে এবং আন্দোলনের মধ্যে কীভাবে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বিকাশ করতে পারে সে সম্পর্কে প্রবেশযোগ্য পথের প্রান্তরেখা প্রদান করবে। এই লক্ষ্যে, একজন উইকিমিডিয়া স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে আপনার যাত্রা সম্পর্কে জানতে আমাদের সম্প্রদায় আপনার সাথে কথা বলতে চাই। হোক আপনি গতকাল যোগ দিয়েছেন বা শুরু থেকেই এখানে আছেন, আমরা শুনতে চাই স্বেচ্ছাসেবীরা কীভাবে আমাদের আন্দোলনে যোগদান ও অবদান রাখে। অন্য সম্পাদককে উল্লেখ করার একটি সহজ উপায় পিং করা একটি সমৃদ্ধ-পাঠ্য দৃশ্যমান সম্পাদনা বিকল্প এবং ব্যবহারকারী পরীক্ষার মাধ্যমে সনাক্ত করা বা সম্পাদকদের দ্বারা সুপারিশ করা অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলি। ১৯:২৮, ৮ এপ্রিল ২০২০ (ইউটিসি) ২০:৩৬, ১৭ জুন ২০২০ (ইউটিসি) * ডেস্কটপে দৃশ্যমান সম্পাদনা ব্যবহার করে ৫ কোটির বেশী সম্পাদনা করা হয়েছে। * দৃশ্যমান সম্পাদনা ব্যবহার করে ২০ লক্ষের বেশী নতুন নিবন্ধ তৈরী হয়েছে। এর মধ্যে ৬ লক্ষের বেশী নিবন্ধ তৈরী হয়েছে ২০১৯ সালে। * দৃশ্যমান সম্পাদনা ক্রমাগতভাবে জনপ্রিয় হচ্ছে। এটির যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকে সকল সম্পাদনায় এর ব্যবহারের অনুপাত প্রতি বছরই বৃদ্ধি পেয়েছে। * ২০১৯ সালে নবাগতদের দ্বারা করা ৩৫% সম্পাদনা ≤৯৯ সম্পাদনা করা লগ-ইনকৃত অ্যাকাউন্ট) দৃশ্যমান সম্পাদনা ব্যবহারের মাধ্যমে হয়েছিল। সম্পাদনার এই হার প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে । ১২:৫৫, ৯ জুলাই ২০২০ (ইউটিসি) একটি নতুন উইকি প্রকল্পের ঘোষণা! স্বাগত, বিমূর্ত উইকিপিডিয়া ক্যাথেরিন মাহের (নির্বাহী পরিচালক, উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন) তারা গৌণ উপাত্ত কেন্দ্রে ১ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবারে সকল ট্রাফিক নিয়ে যাবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। * এই সময়ে আপনি যদি সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটির বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটির বার্তা দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। * পটভূমির কাজ ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্ক স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * ১ সেপ্টেম্বর ২০২০ সপ্তাহের সময়কালীন একটি কোড বাধাদান থাকবে। কোন অ-অপরিহার্য কোড স্থাপন সঞ্চালিত হবে না। তারা মূল উপাত্ত কেন্দ্রে ২৭ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবারে আবার সকল ট্রাফিক ফেরত আনবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। * এই সময়ে আপনি যদি সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটির বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটির বার্তা দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। * পটভূমির কাজ ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্ক স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * ২৬ অক্টোবর ২০২০ সপ্তাহের সময়কালীন একটি কোড বাধাদান থাকবে। কোন অ-অপরিহার্য কোড স্থাপন সঞ্চালিত হবে না। দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল কলের পর প্রতিক্রিয়া দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (বৈশ্বিক কথোপকথন দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনার সময় নির্বাচন আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে দুটি সময় নির্বাচন করেছি, আপনারা আপনাদের পছন্দ মত মতামত ২৩ নভেম্বর এর মধ্যে দিতে পারেন। সবার মতামত অনুসারে ২৪ নভেম্বর আলোচনার জন্য একটি সময় নির্বাচন করে জানিয়ে দেয়া হবে। ;২৬ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট (বাংলাদেশ সময়) ;২৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট (বাংলাদেশ সময়) বিঃদ্রঃ আমাদের আজকের (১৯ নভেম্বর) আলোচনায় ৪ জন ২৭ নভেম্বর এবং ১ জন ২৬ নভেম্বর সমর্থন দিয়েছেন। সম্প্রদায়ের প্রযুক্তি দল, উইকিমিডিয়ার অভিজ্ঞ সম্পাদকদের জন্য সরঞ্জাম সৃষ্টিতে বেশি মনোনিবেশ করে থাকে। আপনি যে কোনও ভাষায় প্রস্তাব লিখতে পারেন, এবং আমরা সেগুলি আপনার জন্য অনুবাদ করব। আপনাকে ধন্যবাদ, এবং আমরা আপনার প্রস্তাবগুলি দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে রয়েছি! ১৮:১১, ২০ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি) দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (তৃতীয় দফা সবার মতামত অনুসারেে আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে আগামীকাল, ২৭ নভেম্বর রাত ৭:৩০ টায় (বাংলাদেশ সময় নির্বাচন করা হয়েছে। আলোচনা গুগল মিটে অনুষ্ঠিত হবে। আপনাকে আমি এই আলোচনাতে অংশগ্রহণ করতে আন্তরিক অনুরোধ করছি। নিয়মিত ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে নতুন ব্যবহারকারী যে কাউকে স্বাগত। দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (তৃতীয় দফা সবার মতামত অনুসারেে আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে আগামীকাল, ২৭ নভেম্বর রাত ৭:৩০ টায় (বাংলাদেশ সময় নির্বাচন করা হয়েছে। আলোচনা গুগল মিটে অনুষ্ঠিত হবে। আপনাকে আমি এই আলোচনাতে অংশগ্রহণ করতে আন্তরিক অনুরোধ করছি। নিয়মিত ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে নতুন ব্যবহারকারী যে কাউকে স্বাগত। দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনার সারসংক্ষেপ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: কোন স্থানের আপাত সৌর সময় ও গড় সময়ের পার্থক্য কে সময় সমীকরণ বলা হয়। আপাত সৌর সময় গড় সৌর সময়ের চেয়ে অগ্রবর্তী। তাই যে কোন একটি ক্ষণে এই দুই সময়ের ব্যবধান কে বলে কাল সমীকরন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: পেরিস্কোপ তৈরি হয় একটি লম্বা সরু টিউবের দুই প্রান্তে সমতল দর্পণের (আায়না) দুটি ফালি বা স্ট্রিপ স্থাপন করে। আায়না দুটি দেয়ালের সাথে ৪৫ ডিগ্রি স্থাপন করা হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বাংলাদেশে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারের ফলে বিরূপ প্রতিক্রাসৃষ্টি বিশ্বে তথ্য প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে, যোগাযোগ মাধ্যমগুলো দিনকে দিন দ্রুত সহজতর হচ্ছে, তেমনি সহজেই আসছে হাতের নাগাল। ফলে মানুষ এখন সহজেই অন্য সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হতে পারে। এটার যেমন ইতিবাচক দিক আছে, আবার তেমনি আছে নেতিবাচক দিকও। নেতিবাচক দিকগুলোর একটি হচ্ছে প্রকাশ্য অশ্লীলতা দেখা এবং তার চর্চা করা। যা ঘটাচ্ছে সামাজিক, পারিবারিক ও ধর্মীয় অবক্ষয়। অপসংস্কৃতির চর্চা ও অনুকরণের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে সৃজনশীল মেধার বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে, দেশের ১৩-৩৪ বয়সী অনেক নারী পুরুষের। আবার অনেকে বিদেশী সংস্কৃতিতে হয়ে পড়ছে অনুপ্রাণিত এবং এর অনুসরণও জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে দেশীয় সংস্কৃতি হারিয়ে যাওয়ার আশংকা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। উপরোক্ত পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ বিধি মোতাবেক, প্রকাশ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে প্রকাশিত যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী অর্ধনগ্ন স্থিরচিত্র, ভিডিও, অঙ্গভঙ্গি পর্নোগ্রাফি হিসাবে বিবেচ্য হয়। এরপরও সরকার সার্বিক ক্ষতির কথা বিবেচনা এনে, প্রণয়ন করে "সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০১৫"। যাতে, ধারা (১৪) তে-ঃ গোপনীয়তা লঙ্ঘনঃ অন্যব্যক্তির অনুমতি ছাড়া ব্যক্তিগত ছবি/ ভিডিও তোলা, প্রকাশ বা প্রেরণ (হিডেন ক্যাম ও এডাল্ট ছবি এর আওতায় পড়বে)। এবং ধারা (১৫) এর (১) প্রাপ্তবয়স্ক বা (২) শিশু পর্নোগ্রাফী দেখা, নির্মান, প্রচার, সংরক্ষণ, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রচারের সুযোগ তৈরী করলে। উপরোক্ত সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০১৫ বিধি মোতাবেক, ইনস্টাগ্রামের যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ছবি ও ভিডিও বিনা অনুমতিতে গ্রহণ, দেখা এবং প্রচার করা আইনগতভাবে অপরাধ হিসাবে বিবেচ্য হয়। তাই সরকার দেশের সামাজিক অবস্থার উন্নতির লক্ষে, বিশ্বের সকল পর্নোগ্রাফী সরবরাহকারক ওয়েব সাইট গুলোকে দেশের সার্ভার থেকে বন্ধ করে দেয়। এরই মধ্যে দেশের অনেক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের মধ্যে বেড়েছে নিজস্ব অ্যাকাউন্ট থেকে অর্ধনগ্ন স্থিরচিত্র, ভিডিও এবং যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী অঙ্গভঙ্গি প্রর্দশন। সামাজিক যোগাযোগ এ মাধ্যমটির এমন পরিস্থিতি অবগমন করতে বাদ যায়নি, দেশের খ্যাতনামা অনেক তরকাশিল্পী থেকে সাধারণ অল্প বয়স্ক তরুণ তরুণী। এছাড়া বিদেশী এসব অপসংস্কৃতি দেখে, দেশের সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়ের হারও বেড়েই চলেছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: নেপাল (নেপালি ভাষায় नेपाल) এশিয়ার একটি দেশ। সরকারিভাবে দেশটি 'যুক্তরাষ্ট্রীয় গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী নেপাল নেপালি ভাষায় सङ्घीय लोकतान्त्रिक गणतन्त्र नेपाल) নামে পরিচিত। দেশটির নিজস্ব পতাকা রয়েছে। তবে অন্যান্য অনেক দেশের মতো এই দেশটির পতাকা আয়তাকার নয়, পতাকাটি ত্রিভুজাকৃতি। নেপালে কত লোক বসবাস করে নেপালের সর্বাধিক প্রচলিত ভাষা কোনটি নেপালের সর্বাধিক প্রচলিত ধর্ম কী নেপালের ৮০%-এরও অধিক লোক হিন্দু ধর্মাবলম্বী। নেপালে অন্যান্য দেশ অপেক্ষা অধিক অনুপাতে হিন্দু ধর্মাবলম্বী রয়েছে। প্রায় ১০% লোক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং ৫% লোক ইসলাম ধর্মের অনুসারী। নেপালে ফুটবল এবং ক্রিকেট বেশ জনপ্রিয়। নেপালি দল এখনও কোনো অলিম্পিক বা প্যারাঅলিম্পিক মেডেল জয় করেনি। তারা বারোটি গ্রীষ্মকালীন খেলা, চারটি প্যারালিম্পিক এবং চারটি শীতকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে। তারা ১৯৬৪ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে সমস্ত গ্রীষ্মকালীন খেলাগুলিতে অংশ নিয়েছে, ১৯৬৮ সাল ছাড়া এবং ২০০২ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে শীতকালীন খেলাগুলি বাদ দিয়ে। তারা ২০০৪, ২০০৮, ২০১২ এবং ২০১৬ সালে প্যারালিম্পিকে অংশ নিয়েছিল। নেপালের গুরুত্বপূর্ণ স্থান কি কি * মাউন্ট এভারেস্ট, বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত চীনের-নেপাল সীমান্তে অবস্থিত। * নেপালের পশুপতিনাথ মন্দির একটি বিখ্যাত হিন্দু মন্দির। এটি পঞ্চম শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল। * লুম্বিনি হলো সেই জায়গায় যেখানে বুদ্ধের জন্ম হয়েছিল বলে কথিত আছে। এটি একটি বৌদ্ধ তীর্থস্থান। * বাবু চিরি শেরপাইস পর্বোতারোহী। তিনি ১০ বার মাউন্ট এভারেস্টে আরোহন করেছেন। বাক তারীখ ।ইংরজী এগুো বীনদশী শব্দ হওয়ার ই কার হব পাকিস্তান এশিয়ার একটি দেশ। এটি বিশ্বের ৩৬ তম বৃহত্তম দেশ, যার আয়তন ৩০7,৩৭৪ বর্গমাইল। এত বড় একটি দেশ হওয়ায় এর জনসংখ্যাও অনেক। পাকিস্তানে ১৮ কোটিরও বেশি লোক বাস করে। ১৯৪৭ সালের ১৪ ই আগস্ট পাকিস্তান উইকিশৈশব:ভার| ভারত থেকে পৃথক হয়ে একটি স্বাধীন দেশে পরিণত হয়। এর পিছনে প্রধান ব্যক্তি ছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। তিনি প্রথমে ভারতে হিন্দু-মুসলিম সাম্যের সমর্থক ছিলেন, তবে দ্রুতই তিনি মুসলমানদের জন্য একটি পৃথক দেশ দাবি করেছিলেন। তিনি পাকিস্তানের জনক হিসাবে বিবেচিত হন। এই পৃথকীকরণ দুই দেশের মাঝে ব্যপক অস্থিরতা এবং দ্বন্দের সৃষ্টি করে। প্রসঙ্গক্রমে একজন হিন্দু মহাত্মা গান্ধীকে হত্যা করে। কারণ সে হিন্দু-মুসলিম সাম্য নিয়ে মহাত্মা গান্ধীর দৃষ্টিকোণ পছন্দ করেন নি। পাকিস্তানে কত লোক বাস করে পাকিস্তানের সরকারী ভাষা হ'ল উর্দু এবং ইংরেজি। এর পাশাপাশি পাঞ্জাবি, পশতু, সিন্ধি, বালোচি, কাশ্মীরি, ব্রাহুই, শিনা, বালতি, খোয়ার, ধাটকি, মারোয়ারি, ওয়াখি এবং বুরুশস্কির মতো আঞ্চলিক ভাষা রয়েছে। উর্দুর লিপি ডান থেকে বামে লেখা ও পড়া হয়(আরবীর মতো)। তবে একজন হিন্দিভাষী ব্যক্তি উচ্চারিত ভাষায় মিল থাকার কারণে সহজেই উর্দু-ভাষী ব্যক্তির সাথে কথোপকথন করতে পারেন। ইসলাম হল পাকিস্তানের রাষ্ট্র ধর্ম এবং প্রায় ৯৮% পাকিস্তানি মুসলমান। ইসলামের দুটি প্রধান দল রয়েছে, সুন্নি ও শিয়া। ২০% মুসলমান শিয়া অনুসারী, এবং বাকীরা সুন্নি মুসলমান (সুতরাং ৭০% শতাংশ সুন্নি)। বাকি ৩% খ্রিস্টান, হিন্দু এবং শিখ ধর্মের অনুসারী। বেশ কয়েকটি মসজিদ রয়েছে (মসজিদ মুসলমানদের উপাসনার স্থান)। পাকিস্তানের কয়েকটি বিখ্যাত মসজিদ হ'ল ফয়সাল মসজিদ, যা ইসলামাবাদে অবস্থিত, এবং পাকিস্তানের করাচির মসজিদ-ই-তুবা। পাকিস্তান ধর্মনিরপেক্ষ নয় পাকিস্তানকে 'ইসলামী প্রজাতন্ত্রী পাকিস্তান' হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। যদিও আইনে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের স্বীকৃয়ি দেয়া হয়েছে, তবে ধর্মীয় কারণে নৃশংস হত্যার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। পাকিস্তানে প্রচলিত ক্রীড়া কী কী ফিল্ড হকি পাকিস্তানের জাতীয় খেলা। ১৯৬০, ১৯৬৮ এবং ১৯৮৪ সালে অনুষ্ঠিত অলিম্পিক গেমসে দেশটি তিনটি স্বর্ণপদক জিতেছে। এছাড়াও ১৯৭১, ১৯৭৮, ১৯৮২ এবং ১৯৯৪ সালে অনুষ্ঠিত হকি বিশ্বকাপ চারবার জেতার রেকর্ডও করেছে পাকিস্তান। ক্রিকেট এখন পর্যন্ত সর্বাধিক জনপ্রিয় খেলা (সাধারণত, পাকিস্তানের লোকেরা অল্প বয়স থেকেই ক্রিকেট খেলা শুরু করে)। পাকিস্তানের একটি প্রাতিষ্ঠানিক ক্রিকেট দল রয়েছে যারা ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলে। পাকিস্তান ১৯৯২ সালে (অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে) ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতেছে। ইমরান খানের নেতৃত্বে পাকিস্তান চূড়ান্ত খেলায় ইংল্যান্ডকে ২২ রানে পরাজিত করে। ফিল্ড হকি, বাস্কেটবল এবং বেসবলের মতো পাকিস্তান আরও অনেক খেলা প্রচলিত। ক্রিকেট বিশ্বকাপের মতো পাকিস্তান হকি বিশ্বকাপ জিতেছে। ২০১৫ সালে জিম্বাবুয়ে সফর ব্যাতীত, ২০০৯ সাল থেকে কোনও দেশ পাকিস্তানে সফর করেনি। ১২জন বন্দুকধারী দল বহনকারী চলন্ত বাসটিকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোয় শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের বেশ কয়েকজন সদস্য আহত হওয়ার কারণে এমনটি ঘটে। তারপরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাকিস্তানকে তাদের 'হোম' ম্যাচ খেলতে হয়েছিল। পাকিস্তানের দর্শনীয় স্থান কী কী কালাশ উপত্যকা পাকিস্তানের ছিত্রাল জেলার একটি ঐতিহাসিক স্থান। এটির ইতিহাস এবং উপস্থিতি অনেক পর্যটককেই আকর্ষণ করে। কালাশ একটি প্রাচীন গ্রীক সভ্যতা। কালাশ উপত্যকার লোকদের "কেলাশ" নামে ডাকা হয়। এই উপত্যকার ধর্ম এবং সংস্কৃতি পুরানো সংস্কৃতিগুলির অন্তর্গত। এখানকার লোকেরা ছোট ছোট গ্রামে বাস করে, যেগুলো তারা পাহাড়ের গায়ে গড়ে তুলে। এখানকার লোকেরা কাঠের গুড়ি দিয়ে তাদের গ্রামগুলি তৈরি করে। এখানকার লোকেরা বেশ কয়েকটি উৎসব উদযাপন করে, যেমন উচাল উৎসব, ফু উৎসব এবং চোমোস উৎসব। শাহ জাহান মসজিদ থট্টায় অবস্থিত একটি মসজিদ। কেন এখানে যাবেন? এই মসজিদটি আকর্ষণীয় স্থাপত্যের জন্য পরিচিত, এটি ছিল মুঘলদের স্থাপত্যশৈলী। মুঘল সম্রাট শাহ জাহানের নির্দেশে মসজিদটি ১৭৪৭ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়েছিল। মসজিদটি তুরস্কের শিল্পকর্ম দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে। এর মাঝে রয়েছে সুন্দর মোজাইক টাইলস এবং মেঝের কাজ। এই মসজিদটি মুঘল স্থাপত্যশৈলীর জন্য এবং তুর্কি মোজাইক টাইলস ও মেঝের কাজের কারণে অবশ্যই দেখার মতো। মহেঞ্জোদারো হল বিশ্বের সর্বপ্রাচীন সভ্যতা। এটি ২৬০০ খ্রীস্টপূর্বাব্দে নির্মিত হয়েছিল এবং ১৯২২ সালে আর ডি ব্যানার্জি এটি আবিষ্কার করেছিলেন। লারকানার দক্ষিণে অবস্থিত মহেঞ্জোদারো স্থাপত্য এবং ভবনের নকশার জন্য জনপ্রিয় একটি স্থান। এখানে বেশ কয়েকটি বড় ঘর এবং রাস্তা রয়েছে। এই ধ্বংসপ্রাপ্ত সভ্যতা এখানকার প্রাচীন মানুষরা কীভাবে জীবনযাপন করত তা প্রদর্শন করে। দুঃখের বিষয়, সরকারের অসতর্কতা, সুরক্ষা প্রেক্ষিত এবং পাকিস্তানে পর্যটন কমে যাওয়ার কারণে (তালেবান ও অন্যান্য বিপদের কারণে) মহেঞ্জোদারো এখন বিপর্যস্ত। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে এটির কারণে আগামী ২০ বছরে মহেঞ্জোদারো ভেঙে পরবে। পাকিস্তানী প্রত্নতাত্বিক ডঃ আসমা ইব্রাহিম বলেছেন যে "দক্ষতা নিয়ে কোনও বিভাগ নেই, গত দুই বছর ধরে কোনও সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়নি। যেভাবে পরিস্থিতি চলছে, এটি সম্ভবত আর মাত্র ২০ বছর টিকে থাকবে"। লাহোর দুর্গ যা শাহী কিলা নামেও পরিচিত, লাহোরে অবস্থিত একটি দুর্গ (তাই এই নাম)। লাহোর দুর্গটি লাহোরের অন্যতম জনপ্রিয় আকর্ষণ। লাহোর দুর্গটি ভারতের আগ্রা দুর্গের স্থাপত্যশৈলীর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। যদিও দুর্গটি বেশ কয়েকবার সংশোধন করা হয়েছে, তবে মুঘলদের সাদৃশ্য এখনও বিদ্যমান। লাহোর দুর্গে মতি মসজিদ নামে পরিচিত একটি মসজিদ রয়েছে। এটি আলমগিরি গেটের নিকটে অবস্থিত। লাহোর দুর্গটি আসলে লাহোরের উত্তরে অবস্থিত। শালিমার উদ্যান বা শালামার উদ্যান) লাহোর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত একটি উদ্যান। এই অঞ্চলটি লাহোরের অন্যতম জনপ্রিয় আকর্ষণ। শালিমার উদ্যান ১৬ শতক থেকে ১৯ শতক সময় পর্যন্ত মুঘলরা তাদের রয়্যাল প্লেজার হিসাবে ব্যবহার করেছিল। এখানকার উদ্যানটিগুলো কাশ্মীরেরগুলো দ্বারা দৃঢ়ভাবে প্রভাবিত হয়েছিল। শালিমার বাগান সেচ দেওয়ার জন্য একটি খাল ব্যবহৃত হয়, এটি শাহ নাহার খাল হিসেবে পরিচিত। শালিমার উদ্যানে পাঁচটি পানির ক্যাসকেড রয়েছে। শালিমার উদ্যানগুলি মুঘল সম্রাট শাহ জাহান নির্মান করেন। ১৬৪১ খ্রিস্টাব্দে উদ্যানটির নির্মান শুরু হয় এবং এক বছরে উদ্যানগুলি সমাপ্ত হয়। ১৯৮১ সালে শালিমার উদ্যান ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসাবে মনোনীত করা হয়। এই বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের প্রাক-পাঠ্য স্তরের অন্তর্বর্তী একটি উপপ্রকল্প। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে খেলাঘর পর্যায়ের শিশুদের হেসেখেলে ছড়া-ছন্দ দিয়ে প্রাণীজগতের সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া, যার সঙ্গে পূর্বে তাদের পরিচিতি ছিলনা। বইটি মাবাবা/অভিভাবক অথবা শিক্ষকেরা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে ছবি দেখিয়ে, ছড়া-ছন্দ করে পড়ে শোনালে তারা সহজেই ছড়ার মাধ্যমে প্রাণীজগতের সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠতে পারবে এবং নিজের আনমনে ছড়াগুলো উচ্চারণ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। প্রাণী আছে লাখো লাখো div> লাফ দিয়ে ওঠে গাছে div> যাকে পায় তাকে ধরে div> ছানা নিয়ে যায় হেঁটে div> ভয় করে কাছে আসা div> কারো আঁশ নেই মোটে div> বাসা বাঁধে গাছে গাছে div> ধরে নেয় খপ্‌ করে div> পাশ দিয়ে যায় চলে div> ফল টল খায় সুখে div> একে ছিনে জোঁক বলে div> আয়াত: ১০৯, রুকূ:১১,শ্রেণী: মাক্কী সূরা ৬৯ বলে দাও, যারা এরূপ করে তারা অব্যাহতি পায় না। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবইয়ে সম্পাদনা করা থেকে if সময় time x20 সময় time সময়ের জন্য বাধাদান করা হয়েছে। ifeq NAMESPACE ব্যবহারকারীর আলাপ বিষয়শ্রেণী:অনির্দিষ্টকালের জন্য বাধাপ্রাপ্ত আইপি ঠিকানাসমূহ]] | ছয় মাসের জন্য বাধাপ্রাপ্ত অ্যাকাউন্ট | ছয় মাসের জন্য বাধাপ্রাপ্ত আইপি | উদাহরণ কর্তৃক ছয় মাসের জন্য বাধাপ্রাপ্ত আইপি | এক বছরের জন্য বাধাপ্রাপ্ত অ্যাকাউন্ট, আলোচনার সংযোগসহ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ১-২-৩-৪ কেকের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনপ্রণালী; যা হলো সাধারণ এক প্রকার হলুদ রঙের কেক। নিম্নলিখিত মূল উপাদানগুলোর কারণেই কেকটির এমন নাম রাখা হয়েছে। উপাদানগুলো হলো; *২ কাপ (৪৫০ গ্রাম) চিনি *৩ চা চামচ বেকিং পাউডার *ওভেনকে ১৭৫ সেলসিয়াসে গরম করুন। জাপানে ৭০০০-এরও অধিক দ্বীপ রয়েছে। জাপানের বৃহত্তম দ্বীপটির নাম হোনশু। এত দ্বীপ থাকার কারণে জাপানকে ভৌগোলিকভাবে "দ্বীপপুঞ্জ" হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। জাপান একটি উন্নত দেশ। এর বৃহৎ সামরিক বাহিনী রয়েছে, জীবন-যাপনের মান উন্নত এবং শিশু-মৃত্যুহার অনেক কম। জাপানের প্রধান হলেন একজন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। জাপানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নাম শিনজো আবে। জাপানের মুদ্রার নাম জাপানি ইয়েন''। জাপানে কত লোক বাস করে জাপানে কোনও সরকারী ভাষা নেই। তবে জাপানি ভাষা দেশটিতে সবচেয়ে প্রচলিত ভাষা। জাপানে প্রচলিত ধর্মসমূহ কী কী যখন তুমি দাঁড়িয়ে থাকো তখন অনেকগুলো পিঁপড়াকে একসাথে চলতে দেখলে সেগুলোকে ছোট ছোট চলমান বিন্দুর মতো মনে হতে পারে, তবে তুমি যদি একটি পিঁপড়ের দিকে ভাল করে তাকাও তবে দেখতে পারবে যে এদের অ্যান্টেনা রয়েছে যা অনেকটা আমাদের নিজেদের কনুইয়ের মতো বাঁকা। পিঁপড়াদের ছোটখাটো ধারালো থাবাও রয়েছে যা তাদেরকে গাছের মতো বস্তুর উপর ঘুরে বেড়ানোর সময় অবলম্বন আঁকড়ে ধরে রাখতে সহায়তা করে। পিঁপড়েরা তাদের নিজেদের বানানো কলোনি নামে ছোট ছোট "শহরে" বাস করে। পিঁপড়ের কলোনিগুলো অনেক জায়গাতেই পাওয়া যায়: এটা হতে পারে পাথরের নীচে, জীবিত বা মৃত গাছ ও কাঠের মধ্যে, এমনকি মাটির নিচেও। উন্নত প্রজাতির পিঁপড়েরা দুর্দান্ত কারিগর হয়ে থাকে; তারা অনেকগুলো কক্ষ তৈরি করে যা বিভিন্ন কারণে ব্যবহৃত হয়। তারা একটি কক্ষকে নার্সারি বা গুদাম হিসাবে খাবার সংরক্ষণের জন্য ব্যবহার করে। যখন পিঁপড়ে কলোনিগুলো ভূগর্ভস্থ অর্থাৎ মাটির নিচে হয় তখন সেগুলো প্রায়ই ময়লা, বালি, মাটি বা পাইন সূঁচের স্তূপদিয়ে আচ্ছাদিত থাকে। এই স্তূপগুলোকে পিঁপড়ের ঢিবি বলা হয়। পিঁপড়ের ঢিবিগুলো কলোনির প্রবেশপথ এবং সুরক্ষা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কিছু পিঁপড়ের ঢিবি ছোট, আবার কিছু পিঁপড়ার ঢিবি ৩ ফুটের মতো লম্বা হতে পারে! পিঁপড়ের কলোনিতে কোন ধরণের প্রজাতি বা কর্মী রয়েছে তার উপর নির্ভর করে তারা বিভিন্ন ধরণের খাবার খায়। মাংসখাদক পিঁপড়ের মতো প্রজাতিগুলো মূলত মৃত প্রাণীর অবশিষ্ট মাংস খায়, তবে এরা মধু সহ অন্যান্য খাবারও খেতে পারে। অন্য কিছু পিঁপড়ের প্রজাতি, যেমন পাতাকাটা পিঁপড়েরা তাদের নিজেদের খাবার নিজেরাই তৈরি করে। তারা পাতা সংগ্রহ করে এবং এগুলো টুকরো টুকরো করে রেখে দেয়। নির্দিষ্ট সময় পর এসব টুকরোর উপর এক ধরণের ছত্রাক জন্মায়। তারা তখন এই ছত্রাকগুলোকেই খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। তারা নিজেদেরকে কিভাবে রক্ষা করে তাদের কোনও বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে অন্যান্য অনেক প্রাণীর মতো, পিঁপড়েরা একে অপরের সাথে কথা বলার জন্য শব্দের পরিবর্তে গন্ধ ব্যবহার করে। পিঁপড়েরা ফেরোমোন নামে এক ধরণের রাসায়নিক ব্যবহার করে যা পারস্পরিক যোগাযোগে সহায়ক একটি গন্ধ ছেড়ে যায়, পাশাপাশি কলোনির প্রতিটি সদস্য কোথায় রয়েছে বা শেষ কোথায় ছিল তা খুঁজে বের করে। পিঁপড়েরাও গন্ধ পেতে তাদের কনুই আকৃতির অ্যান্টেনা ব্যবহার করে, কারণ তাদের মানুষের মতো নাকের ছিদ্র নেই!! আমাদের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক কেমন পিঁপড়েরা আমাদেরকে ছোটখাটো কীটপতঙ্গ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করতে পারে। তারা সেসব ছোট ছোট পোকামাকড় খেতে পারে যেগুলো মানুষের বাড়ির উঠোনে বা বাগানে সমস্যার সৃষ্টি করে। কিন্তু উল্টোটাও হতে পারে, মানে পিঁপড়েরা নিজেরাই ক্ষতিকর হতে পারে কারণ তারা মাঝেমধ্যে কিছু বাগান নষ্ট করে ফেলে। কাঠমিস্ত্রি পিঁপড়ে নামে পরিচিত পিঁপড়ের একটি প্রজাতি রয়েছে, তারাও কখনও কখনও মানুষের জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়, কারণ তারা কাঠ খেয়ে ফেলে। দক্ষিণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক ধরণের আগুনলাল পিঁপড়ে আছে, এরা খুব বেদনাদায়ক কামড় দিতে পারে। বিশ্বের কিছু কিছু জায়গার লোকেজন খাবার হিসাবে পিঁপড়ে খায়! খাদ্যতালিকায় পিঁপড়ের সাথে খাবার রাখার জন্য পরিচিত দেশগুলির মধ্যে রয়েছে মেক্সিকো, কলম্বিয়া এবং থাইল্যান্ড! b:en:User:Rachel — রেচেল রেইন ক্যালিফোর্নিয়ার, যুক্তরাষ্ট্র, ১৯৭৭ b:en:User:Luigi30 ক্রিস রোল ব্রান্ডেনটন, ফ্লোরিডা, যুক্তরাষ্ট্র, ১৯৯০ b:en:User:joe smith জো স্মিথ ডামন্ট, নিউজার্সি, যুক্তরাষ্ট্র উইকিশৈশব:প্রাচীন সভ্যতা → বাংলা ভাষায় লিখিত নয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ifeq NAMESPACE বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:অজানা প্যারামিটার]] এই বিষয়শ্রেণীটি সেই সব পাতা অন্তর্ভুক্ত করে যাতে অজানা প্যারামিটারসহ if 1 টেমপ্লেট ucfirst 1 একটি টেমপ্লেট অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: * নতুন কোন মৌলিক বই/বইয়ের পৃষ্ঠা তৈরি করা যাবে কিংবা বিদেশি বই অনুবাদ করা যাবে। * বইটি অবশ্যই শিশুতোষ অর্থ্যাৎ জন্মবছর থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের পাঠোপযোগী হতে হবে। * বইটি যান্ত্রিকভাবে অনুদিত বা শিশুদের জন্য অনুপযোগী ভাষায় লিখিত হলে গৃহীত হবেনা। * বইটি ১৬ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে তৈরি (বা সম্প্রসারিত হতে হবে। * বই তৈরি কিংবা সম্প্রসারণের পর আলাপ পাতায় nowiki আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ nowiki টেমপ্লেটটি যোগ করতে পারেন। বাংলা উইকিবইয়ে অবদানকারী শীর্ষ তিনজনের জন্য যেসব পুরস্কার থাকছে * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ সমমূল্যের গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ সমমূল্যের গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ সমমূল্যের গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অংশগ্রহণকারীদের জন্য উইকিপদক ও অনলাইন সনদপত্র বাংলাদেশের বাইরে মুদ্রিত সনদপত্র পাঠানো সম্ভব নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে ডিজিটাল সনদপত্র প্রদান করা হবে।'' প্রতিযোগিতা সংক্রান্ত আরও কিছু মন্তব্য ও পরামর্শ: *যেকোন লগ-ইনকৃত/প্রবেশরত অ্যাকাউন্ট থেকে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া যাবে। *প্রতিযোগিতাটি ১৬ অক্টোবর ২০২১ থেকে আগামী ৩১ অক্টোবর ২০২১ পর্যন্ত চলমান থাকবে। default উইকিবই:উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১/অবদানকারী page উইকিবই:উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১/অবদানকারী আরও তথ্যের জন্য দেখুন টেমপ্লেট:প্রবেশদ্বার পরিভ্রমণ/নথি]]। একবার নাম যোগ হলে আবার হয় কেন তিনটি বা চারটির বেশি পাতায় একবারে কাজ করায় বাঁধা দেয়া উচিত নানা সমস্যা জর্জরিত হয়ে সময় বের করে আগামী দুদিনে কিছু কাজ করার ইচ্ছায় একটা নতুন বইয়ের নাম তালিকায় দিয়েছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত Aishik Rehman সেটা মুছে দিয়েছেন। তাই প্রতিবাদে অংশগ্রহণকারী থেকে নাম প্রত্যাহার করেছি। default উইকিবই:উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১/অবদানকারী page উইকিবই:উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১/অবদানকারী buttonlabel নাম যোগ করতে এখানে ক্লিক করুন যদি দ্বিতীয় প্যারামিটারের মান না দেয়া হয়, তবে রঙের মান লেখা হিসেবে প্রদর্শিত হবে। আপনাকে এখানে কিছু লিখতে হবে না কেবল নিচে যান ও "পরিবর্তন প্রকাশ করুন" ক্লিক করুন। আপনার নাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ হবে। ও হ্যাঁ, নাম যোগের পর অন্তত একটি বই/পৃষ্ঠা লিখতে ভুলবেন না। অন্যথায় আপনি পুরস্কার পাবার যোগ্য হবেন না। উইকিপ্রকল্প Check Wikipedia উইকিপিডিয়া পরীক্ষা) এর উদ্দেশ্য হচ্ছে উইকিপিডিয়ার সিনট্যাক্স পরিষ্কারকরণে সাহায্য করা এবং আরও কিছু ত্রুটি খুঁজে বের করা। প্রতিটি পরীক্ষার জন্য তালিকা উত্পাদন করতে ডাম্প ও নতুন নিবন্ধ একটি ধারাবাহিক পরীক্ষার মাধ্যমে চালিত হয়। এই পাতায় থাকা তালিকা প্রতিদিন হালনাগাদ করা হয়। এই স্ক্রিপ্টে বাগ থাকতে পারে এবং এটিও হতে পারে যা এই পাতায় থাকা প্রতিটি ত্রুটি আসলে ত্রুটি নয়। # বাংলা Checkwiki-র জন্য ব্যবহৃত নিয়ম: নিন্মলিখিত সরঞ্জাম এই সমস্যাটি সংশোধন করতে পারে: error_037_head_bnwikibooks=পূর্বনির্ধারিতবাছাই বিশেষ অক্ষর সহ শিরোনাম অনুপস্থিত END error_083_head_bnwikibooks=শিরোনাম তিনটি দিয়ে শুরু এবং পরে দ্বিতীয় স্তর দিয়ে শিরোনাম শুরু END error_088_head_bnwikibooks=প্রথম অবস্থানে ফাঁকা রেখে পূর্বনির্ধারিতবাছাই END error_089_head_bnwikibooks=কমার পরে শূন্যস্থান ছাড়া পূর্বনির্ধারিতবাছাই END error_091_head_bnwikibooks=আন্তঃউইকি সংযোগ একটি বহিঃসংযোগ অথবা তথ্যসূত্র হিসাবে লেখা END error_095_head_bnwikibooks=সম্পাদকের স্বাক্ষর বা ব্যবহারকারী নামস্থানের সংযোগ END উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/হাউস অফ ল্যাঙ্কাস্টার হাউস অফ ল্যাঙ্কাস্টার (১৩৯৯–১৪৬১, ১৪৭০–১৪৭১ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/দ্য টুডস্স দ্য টুডার্স (১৪৮৫–১৬০৩ উইকিশৈশব:ইংল্যান্ডের রাজা ও রানি/হাউস অব উইন্ডসর হাউস অব উইন্ডসর (১৯১৭ সাল এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের প্রাক-পাঠ্য স্তরের অন্তর্বর্তী একটি উপপ্রকল্প। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে শিশুদের খাবারদাবারের সঙ্গে ছড়া-ছন্দের মাধ্যমে পরিচয় করে দেওয়া। এর দুটো দিক―খাবার এবং ছড়া, ডবল মজা! বইটি মাবাবা/অভিভাবক অথবা শিক্ষকশিক্ষিকারা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে ছবি দেখিয়ে, ছড়া ছন্দ করে পড়ে শোনালে শিশুরা সহজেই তাদের অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে আকৃষ্ট হবে এবং এমনকি বড়োরাও মজা পাবেন বলে আমাদের বিশ্বাস। সবে মিলে মজা পাই div> এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: পোকা যায় না তো বাদ div> রাতে মথ নাও চিনে div> বর্ণমালায় -ং -ঃ -ঁ নিয়ে এই অবহেলা কেন? পরিচালকেরা নজর দেবেন কী উইকিশৈশবে -ং -ঃ -ঁ ―এই তিন বর্ণ নিয়ে বেশ তাচ্ছিল্যের প্রকাশ রয়েছে। কোনো শিশুকে তার অভিভাবক যদি এই বইটা দেখিয়ে বাংলা শেখান, তবে সেই শিশু কী এই তিন বর্ণ বাদ দিয়ে বাংলা বর্ণমালা শিখবে? এগুলো উইকিবইয়ের সুনাম বাড়াবে বলে মনে হয় কী? অনুগ্রহ করে নজর দিন পরিচালকবর্গ। এই বইটি প্রতিটি মডেলের জন্য স্পেসিফিকেশনসহ সমস্ত পরিচিত ল্যাপটপ কম্পিউটার মডেলগুলোর জন্য একটি সহায়িকা বা গাইড। ল্যাপটপ হল এক ধরণের বহনযোগ্য কম্পিউটার যা ডিসপ্লে স্ক্রিন এবং কীবোর্ড সহ বেশিরভাগ উপাদানকে অপারেটরের কোলে বা আরামকেদারার পাশে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য উপযুক্ত আকারের একক ইউনিটে একীভূত করে। ল্যাপটপের ডিসপ্লে স্ক্রিন সাধারণত একটি কব্জায় মাউন্ট করা হয় এবং সুরক্ষা ‌ও পরিবহনের সহজতার জন্য কীবোর্ডের উপরে মুখ গুটিয়ে রাখা যেতে পারে। বেশিরভাগ ল্যাপটপ কম্পিউটার একটি ব্যাটারি প্যাক থেকে চালিত হয় যা ইউনিটের ভিতরে স্থাপিত থাকে। এটি ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলিকে বেশ কয়েক ঘন্টার জন্য সরাসরি বিদ্যুৎ উৎস থেকে দূরেও ব্যবহার করতে সক্ষম করে। ল্যাপটপ কম্পিউটার বিভিন্ন কনফিগারেশনে আসে: প্রসেসর গতি এবং মেমরি আকার এদগুলোর অপারেশন কার্যকারিতা নির্ধারণ করে. ল্যাপটপকে একটি অপারেশনের উদ্দেশ্য স্যুট আপগ্রেড করা যেতে পারে (একজন স্থপতি তার ল্যাপটপপ্রসেসর এবং মেমরি আপগ্রেড করতে পারেন যাতে তার ল্যাপটপে তার অঙ্কন কার্যকরভাবে সম্পাদন করতে পারেন)। ল্যাপটপ হার্ড ড্রাইভগুলি স্টোরেজের জন্য আরও জায়গা দেওয়ার জন্য উচ্চতর ভলিউমে আপগ্রেড করা যেতে পারে। ল্যাপটপ কম্পিউটার বিভিন্ন নির্মাতাদের থেকে বিভিন্ন নাম এবং মডেল সঙ্গে আসে। এটি একটি বই নাকি বইয়ের পৃষ্ঠা? বলিভিয়া দক্ষিণ আমেরিকার কেন্দ্রে অবস্থিত একটি স্থলবেষ্টিত দেশ। এটি উত্তর ও পূর্বে ব্রাজিল, দক্ষিণে প্যারাগুয়ে এবং আর্জেন্টিনা এবং পশ্চিমে চিলি এবং পেরু সীমান্তে অবস্থিত। এর রাজধানী লা পাজ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১১,৭৪০ ফুট (৩,৫৮০ মিটার) উপরে, এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ রাজধানী। বলিভিয়ার নামকরণ করা হয়েছে সাইমন বলিভারের নামে, যিনি দক্ষিণ আমেরিকার অন্যতম সেরা জেনারেল। বলিভিয়ার ইতিহাস তিনটি স্বতন্ত্র যুগে বিভক্ত: প্রাক-কলম্বিয়ান, ঔপনিবেশিক এবং প্রজাতান্ত্রিক। ১৫৩১ সালে ফ্রান্সিসকো পিজারোর অধীনে স্প্যানিশ কনকুইস্টাডোররা বলিভিয়ায় প্রবেশ করে। দুই বছরের মধ্যে তারা আল্টো পেরু নামে পরিচিত অঞ্চল নিয়ন্ত্রণে নেয়। ১৫৪৪ সালে পোতোসিতে রূপা আবিষ্কৃত হয়। স্থানীয় এবং আফ্রিকান ক্রীতদাসরা রুপোর খনিতে কাজ করতে বাধ্য হয় এবং পরবর্তী ২০০ বছরের মধ্যে স্পেনকে সমৃদ্ধ করে। ক্রীতদাসদের কোকা পাতা চিবিয়ে খেতে উৎসাহিত করা হয়েছিল যা পরবর্তীতে দেশীয় সংস্কৃতির অংশ হয়ে ওঠে। ১৫৪৮ সালে লা পাজ নুয়েস্ত্রা সেনোরা দে লা পাজ (আওয়ার লেডি অফ পিস) নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ১৮৯৮ সালে রাজধানীতে পরিণত হয়। বলিভিয়া ১৮২৫ সালে স্পেন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। প্রথম নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ছিলেন জেনারেল সাইমন বলিভার, যিনি স্প্যানিশদের পরাজিত করার জন্য বলিভিয়ার বাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। পরের বছর আন্তোনিও জোসে দে সুক্রে বলিভিয়ার সংবিধান প্রণয়ন করেন এবং দেশটি তার বর্তমান নাম পায়। ১৮২৮ সালে সুক্রে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং তারপর থেকে বলিভিয়া বেশিরভাগ সময় সামরিক স্বৈরশাসকদের দ্বারা শাসিত হয়। ৩৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বলিভিয়ার পশ্চিম সীমানা প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত প্রসারিত ছিল। কিন্তু ১৮৮৩ সালে চিলির সাথে যুদ্ধের পর বলিভিয়া তার প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলীয় অঞ্চল হারায় যার ফলে স্থলবেষ্টিত হয়ে পড়ে। ব্রাজিল (১৯০৩) এবং প্যারাগুয়ের (১৯৩৫) সাথে পরবর্তী যুদ্ধে বলিভিয়া রাবার বাগানসহ পূর্বাঞ্চলে জমি হারায়। ১৮৯০-এর দশকে বলিভিয়ার টিন নিয়ে আগ্রহী খনি কর্পোরেশনগুলো দেশটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে। ১৯৫২ সালে একটি বিপ্লবী দল এমএনআর সরকার দখল করে নেয়, তারা খনিগুলোও দখল করে নেয় এবং সরকারের মালিকানাধীন করে। এমএনআর ধনী জমির মালিকদের জমিদারিতাদের প্রাক্তন ভাড়াটে এবং কৃষকদের জন্য ছোট খামারে বিভক্ত করেছিল, যারা আগে জমিতে কাজ করত কিন্তু এর মালিক ছিল না। ১৯৬৪ সালে সেনাবাহিনী বলিভিয়া সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করে। তারপর থেকে বলিভিয়ায় রাষ্ট্রপতি হিসেবে জেনারেলদের একটি ধারা ছিল, তাদের বেশিরভাগই একটি পূর্ণ মেয়াদের ও কম সময়ের জন্য পদে ছিলেন। ১৯৮২ সালে সিলেস জুয়াজো ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বলিভিয়ার প্রথম গণতান্ত্রিক, বেসামরিক রাষ্ট্রপতি হন। বর্তমানে রাষ্ট্রপতি হলেন ইভো মোরালেস, যিনি ২০০৬ সালে নির্বাচিত হন। বলিভিয়ায় প্রায় দশ মিলিয়ন লোক রয়েছে। বলিভিয়ার অর্ধেক থেকে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ আদিবাসী সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত, যা দক্ষিণ আমেরিকার একটি দেশের জন্য তুলনামূলকভাবে অস্বাভাবিক। দু'শোরও বেশি বিভিন্ন ভাষায় তারা কথা বলে। তাদের মধ্যে অনেকেই বিলুপ্ত হওয়ার কাছাকাছি। কুয়েচুয়া হল বৃহত্তম আদিবাসী গোষ্ঠী, এদের সংখ্যা আড়াই মিলিয়ন। এছাড়াও আইমারা, এবং গুরানানি এবং চিকুইটানো নামে পরিচিত দুটি ছোট দল রয়েছে। এছাড়াও অনেক ইউরোপীয়, এশীয় এবং অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর মানুষ রয়েছে। তুমি যদি বলিভিয়ার পুরুষ হও, তাহলে ৬২ বছর না হওয়া পর্যন্ত বেঁচে থাকার আশা করতে পার এবং তুমি যদি বলিভিয়ার নারী হতে, তাহলে ৬৮ বছর বেঁচে থাকার আশা করতে পার। তুমি তিনটি সন্তানের জন্ম দেবে বলে আশা করা যায়, কিন্তু অনেক শিশু এক বছর বা তার কম সময়ে স্কুলে যায়। বলিভিয়ার বেশিরভাগ অংশ দারিদ্র্যের মধ্যে রয়েছে, এবং অনেক মানুষ খামারে কাজ করে। প্রাক্তন কৃষকরা সেখানে জীবিকা খোঁজার চেষ্টা করার কারণে শহরগুলি বাড়তে থাকে। বলিভিয়ার ৮৭ শতাংশ পড়তে এবং লিখতে পারে। তিনটি সরকারী ভাষা হল স্প্যানিশ, কেচুয়া এবং আইমারা। লা পাজ, এল আল্টো, কোচাবাম্বা এবং সান্তা ক্রুজ নামে কমপক্ষে চারটি বড় শহর রয়েছে যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। কি ধরনের জিনিস রপ্তানি করা হয় সয়া পণ্য, দস্তা, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং টিন। স্প্যানিশভাষী সব দেশেই স্প্যানিশ খাবার হচ্ছে সবচেয়ে সুপরিচিত খাবার। সুস্বাদু খাবারের মধ্যে রয়েছে মধু সহ বন থেকে পাওয়া বিভিন্ন ফলফলাদি। উত্তর অঞ্চলের খাবারটি মশলাদার এবং স্বাদে পূর্ণ। সালতেনাস, একটি রসালো মুরগি বা গরুর মাংসের এম্পানাডা বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বিখ্যাত খাবারগুলির মধ্যে একটি। সকার বা ফুটবল হচ্ছে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। ভলিবল, টেনিস, ঘোড়ায় চড়া, অটোমোবাইল রেসিং এবং বাস্কেটবলও জনপ্রিয়। ব্রাজিলে স্বাগত জানাই! ব্রাজিল দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে বড় দেশ এবং বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম দেশ। ব্রাজিল দক্ষিণ আমেরিকার ঠিক মাঝখানে অবস্থিত, এবং অন্যান্য দেশের অধিকাংশের সীমানা, কিন্তু এটি তাদের থেকেও খুব আলাদা। উদাহরণস্বরূপ, দক্ষিণ আমেরিকার অধিকাংশ মানুষ যেখানে স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলে সেখানে ব্রাজিলের লোকেরা পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলে। ব্রাজিলে ১৯০ মিলিয়ন মানুষের বাস, যারা ছাব্বিশটি রাজ্যে এবং একটি ফেডারেল জেলায় (রাজধানী ব্রাসেলিয়া) বাস করে। যেহেতু ব্রাজিল অনেক বড় তাই এটিকে প্রায়ই পাঁচটি ভৌগোলিক অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়- উত্তর, উত্তর-পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব, দক্ষিণ এবং কেন্দ্র-পশ্চিম অঞ্চল। চিলি লম্বা ও সরু একটি দেশ যা দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিমে দিকে অবস্থিত। দেশটি আন্দিজ পর্বতমালা এবং প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে সাপের আকৃতিতে এগিয়েছে। এটি আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া এবং পেরুর সীমান্তবর্তী। চিলির প্রায় তিন চতুর্থাংশ মেস্টিজো, মিশ্র স্প্যানিশ এবং ভারতীয় ঐতিহ্যের মানুষ। চিলির প্রায় এক পঞ্চমাংশ ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত, বেশিরভাগই স্প্যানিশ বা ব্রিটিশ। প্রায় তিন শতাংশ অমিশ্র ভারতীয় বংশথেকে আসে। মাত্র কয়েক হাজার মানুষ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত, বা জাম্বো—মিশ্র ভারতীয় ও আফ্রিকান ঐতিহ্যের মানুষ। বোর্ড অফ ট্রাস্টি নির্বাচন ২০২১ বোর্ড নির্বাচনে প্রার্থী হবার জন্য আহ্বান উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন বোর্ড অফ ট্রাস্টি উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম পরিচালনা করে। এই ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করেন সম্প্রদায় ট্রাস্টি এবং নিযুক্ত ট্রাস্টিরা। প্রতি ট্রাস্টি তিন বছরের মেয়াদে থাকেন। উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সম্প্রদায়ের ট্রাস্টিদের ভোট দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। উইকিমিডিয়া অবদানকারীরা ২০২১ সালে বোর্ডের চারটি আসন পূরণ করতে ভোট দেবেন। দল হিসাবে বোর্ডের প্রতিনিধিত্ব করা এবং বৈচিত্র্য ও দক্ষতার উন্নতি করার এটি একটি সুযোগ। * বৈশিষ্ট্য: উইকিমিডিয়া একটি বিশ্বব্যাপী প্রকল্প এবং বিস্তৃত সম্প্রদায় থেকে প্রার্থীদের সন্ধান করা হয়। প্রার্থীরা বোর্ডে কী ধরণের অভিজ্ঞতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আসবেন সে সম্পর্কে ধারণা তৈরি করবেন। আদর্শ প্রার্থী তাঁরাই, যাঁরা উইকিমিডিয়া লক্ষ্যের সাথে একাত্ম এবং চিন্তাশীল, শ্রদ্ধাশীল ও সম্প্রদায় ভিত্তিক। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির জন্য উপস্থাপিত এবং অপরিহার্য এমন দৃষ্টিভঙ্গি এবং মতযুক্ত মানুষকেই বোর্ড সন্ধান করবে। নতুন ট্রাস্টির কাছ থেকে উইকিমিডিয়ার যা প্রয়োজন তা তাঁরা নিয়ে আসবেন। * আবশ্যকতা:বোর্ডের আনুষ্ঠানিক পরিভাষা ইংরেজি। প্রার্থীদের ইংরাজির প্রাথমিক বোধগম্যতা প্রয়োজন, তবে সহায়তা এবং প্রশিক্ষণ পাওয়া যাবে। প্রার্থীদের আবেদনগুলি নির্বাচকদের বিস্তৃত পরিসরের কাছে পৌঁছে দেবার জন্য কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হবে। * সংস্থান: সম্প্রদায়ের যে সদস্যরা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন বোর্ড অব ট্রাস্টির জন্য প্রার্থী হিসাবে আবেদন করার বিষয়ে বিবেচনা করছেন, এবং এই পদে তাঁদের কি কি প্রত্যাশা আছে ও সেই ভূমিকার জন্য কিভাবে নিজেদের প্রস্তুত করবেন তা আরও ভালভাবে বুঝতে চান, তাঁদের জন্য একটি টুলকিট তৈরি করা হয়েছে । এই ফলাফল দেখে সরঞ্জামটির কার্যকারিতার উপর সম্পাদনা দলের আস্থা জন্মেছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সম্পাদনা দল সকলের কাছে অপ্ট-আউট পছন্দ হিসেবে উত্তরদান সরঞ্জামটি উপলভ্য করার পরিকল্পনা করছেন। ইতোমধ্যে আরবি, চেক ও হাঙ্গেরীয় উইকিপিডিয়ায় এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ১৪:১৪, ২৪ জুন ২০২১ (ইউটিসি) আন্দোলনের খসড়া সনদ কমিটির জন্য প্রার্থী আহ্বান সদস্য হওয়ার জন্য ইংরেজিতে সাবলীল হওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন হলে, অনুবাদ এবং দোভাষী প্রদান করে সহায়তা দেওয়া হয়। অংশগ্রহণের ব্যয় বহনের জন্য সদস্যরা একটি ভাতা পাবেন। এটি হল প্রতি দুই মাসে US$100। * কীভাবে একসাথে মিলে লিখতে হয় তা জানেন। (অভিজ্ঞতার প্রদর্শন একটি অতিরিক্ত যোগ্যতা) * আপস খুঁজে বের করার জন্য প্রস্তুত। * অন্তর্ভুক্তি এবং বৈচিত্র্যের উপর দৃষ্টি নিবেশ করতে সামর্থ্য। * সম্প্রদায়ের সাথে পরামর্শ করা সম্পর্কে জ্ঞান আছে। * অলাভজনক সংস্থা অথবা সম্প্রদায়ের, পরিচালনা অথবা সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা আছে। * বিভিন্ন পক্ষের সাথে দরকষাকষির অভিজ্ঞতা আছে। ১৫ জনকে নিয়ে কমিটি শুরু হবে বলে মনে করা হচ্ছে। যদি ২০ জন অথবা তার বেশি প্রার্থী থাকেন, তাহলে নির্বাচন ও বাছাইয়ের একটি মিশ্র প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে। যদি ১৯ জন অথবা তার কম প্রার্থী থাকেন, তবে নির্বাচন না করে বাছাই করে নেওয়া হবে। ২০২১ সালের বোর্ড নির্বাচন ১৮ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত আমরা আশা করি এই কঠিন সময়ে আপনারা সবাই ভাল এবং নিরাপদে আছেন! সম্প্রদায়ের ইচ্ছা তালিকার জরিপ ২০২২-এ আমরা কিছু পরিবর্তন এনেছি, সেই খবর আমরা আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই। আমরা আপনাদের মতামতও শুনতে চাই। প্রস্তাব দেওয়া এবং ইচ্ছা-তালিকা একই বছরে পূরণ করা হবে আমরা আশা করি ২০২২ সালের জানুয়ারির ইচ্ছা তালিকা ২০২২ আরও সংস্কারমূলক হবে। এটি আমাদের ২০২১ সালের ইচ্ছা তালিকা থেকে আরও ইচ্ছা পূরণ নিয়ে কাজ করতে কিছু সময় দেবে। ঐতিহাসিকভাবে বাদ দেওয়া সম্প্রদায়ের ব্যাপক অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা আমরা ভাবছি কিভাবে ইচ্ছাতালিকায় অংশগ্রহণ করা সহজ করা যায়। আরও অনুবাদ করাকে আমরা সমর্থন করতে চাই, এবং কম সংস্থান সম্পন্ন সম্প্রদায়গুলিকে আরও সক্রিয় হতে উৎসাহিত করতে চাই। আমরা এই পরিবর্তনগুলি করার জন্য কিছু সময় চাই। অগ্রাধিকার এবং ইচ্ছাতালিকা সম্পর্কে আমাদের সাথে কথা বলার একটি নতুন জায়গা আমরা ১৫ই সেপ্টেম্বর ২৩:০০ ইউটিসি।তে আমাদের প্রথম সভা শুরু করব। আলোচ্যসূচি এবং বিন্যাস সম্পর্কে আরও বিস্তারিত খবর শীঘ্রই আসছে! প্রস্তাব পর্বের আগে দলগত সৃজনশীলতার কৌশল এবং খসড়া প্রস্তাব * ইচ্ছা তালিকার পাতাগুলি উন্নত করতে আমাদের কি করা উচিত? * ইচ্ছা তালিকা ২০২২-এর তারিখ পরিবর্তনের জন্য আমাদের সিদ্ধান্তে আপনি কি কোন ঝুঁকি দেখতে পাচ্ছেন? * ২০২২ সালের ইচ্ছা তালিকায় আরও বেশি মানুষকে অংশগ্রহণ করার জন্য কি করা যেতে পারে? উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের ফলাফল ২০২১ সালের বোর্ড নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে ধন্যবাদ। নির্বাচন কমিটি ২০২১ সালের উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের ভোট পর্যালোচনা করেছে, যা চারজন নতুন ট্রাস্টি নির্বাচন করার জন্য আয়োজিত হয়েছিল। ২১৪টি প্রকল্প থেকে রেকর্ডসংখ্যক ৬,৮৭৩ জন ভোটার তাদের বৈধ ভোট দিয়েছেন। নিম্নলিখিত চার জন প্রার্থী সর্বাধিক সমর্থন পেয়েছেন: যদিও এই প্রার্থীদের সম্প্রদায়ের ভোটদানের মাধ্যমে র‍্যাঙ্কিং করা হয়েছে, তবুও তারা এখনও ট্রাস্টি বোর্ডে নিযুক্ত হননি। তাদের এখনও একটি সফলভাবে অতীত পটভূমি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং উপআইনে বর্ণিত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। বোর্ড এই মাসের শেষে নতুন ট্রাস্টি নিয়োগের জন্য একটি অস্থায়ী তারিখ নির্ধারণ করেছে। তারা মূল উপাত্ত কেন্দ্রে ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, মঙ্গলবারে আবার সকল ট্রাফিক ফেরত আনবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। আন্দোলনের সনদ খসড়া প্রণয়ন কমিটির সদস্যদের চয়নার্থে ভোটদান আরম্ভ হয়েছে ভোটদান চলবে ১২ই অক্টোবর ২০২১ থেকে ২৪শে অক্টোবর ২০২১ অবধি। কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা হবে ১৫ জন। অনলাইন সম্প্রদায় নির্বাচন করবে ৭ জনকে, ৬ জন উইকিমিডিয়ার অধিগৃহীত সংস্থাদির দ্বারা চয়নিত হবেন, এবং ২ জনকে নিয়োগ করবে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন। ১লা নভেম্বর ২০২১-এর মধ্যে কমিটি গঠন করার পরিকল্পনা আছে। আন্দোলন কৌশল ও শাসনদল, উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ০৫:৫৬, ১৩ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি) জানুন কীভাবে আন্দোলনের কৌশল বাস্তবায়নের অনুদানগুলি আপনার আন্দোলনের কৌশল পরিকল্পনাগুলিকে সাহায্য করতে পারে নতুন আন্দোলনের সনদ খসড়া প্রণয়ন কমিটির সদস্যদের সাথে পরিচিত হোন আন্দোলনের সনদ খসড়া প্রণয়ন কমিটির নির্বাচন এবং বাছাই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। কমিটি শীঘ্রই এর কাজ শুরু করবে। বৈচিত্র্য এবং দক্ষতার ব্যবধান পূরণ করতে, কমিটি আরও তিন জন সদস্য নিয়োগ করতে পারে। বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নির্বাচন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়ার আহ্বান বার্তাটি মেটা-উইকিতে অতিরিক্ত ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।'' বোর্ড অব ট্রাস্টিজ আসন্ন নির্বাচন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়ার আহ্বান প্রস্তুত করছে। এটি ৬ জানুয়ারী ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২২ এর মধ্যে হবে। যদিও বিশদটি এক সপ্তাহ আগে চূড়ান্ত করা হবে, আমরা কমপক্ষে দুটি প্রশ্ন নিশ্চিত করেছি: * ট্রাস্টি বোর্ডের মধ্যে উদীয়মান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব উন্নত করার সর্বোত্তম উপায় কি? * নির্বাচনের সময় প্রার্থীদের অংশগ্রহণ কেমন হওয়া উচিত? যদিও অতিরিক্ত প্রশ্ন যোগ করা যেতে পারে, আন্দোলনের কৌশল এবং শাসন টিম সম্প্রদায়ের সদস্য এবং সহকর্মীদের আলোচনার জন্য সময় দিতে চায়। এই সময়ে প্রশ্নের সম্পূর্ণ তালিকা না থাকার জন্য আমরা দুঃখিত৷ প্রশ্নগুলির তালিকা শুধুমাত্র একটি বা দুটি প্রশ্নের দ্বারা বাড়তে পারে। আমাদের উদ্দেশ্য অনুরোধের সাথে সম্প্রদায়কে অভিভূত করা নয়। আপনি কি স্থানীয় কথোপকথনের আয়োজনে সহায়তা করতে চান আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আন্দোলনের কৌশল এবং শাসন টিমে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত কম কর্মী থাকবে। বিলম্বিত প্রতিক্রিয়ার জন্য ক্ষমা করুন; আমাদের বার্তা আপনার অবকাশ চলাকালীন পৌঁছে থাকলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। সম্প্রদায়ের ইচ্ছা তালিকার জরিপ ২০২২ ২৮ জানুয়ারি ও ১১ ফেব্রুয়ারি-এর মধ্যে সম্প্রদায়ের লোকজন এই প্রস্তাবগুলিতে ভোট দিবেন। ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে আহ্বান করা হচ্ছে ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে আহ্বান করা হচ্ছে এবং এটি ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে শেষ হবে। এই প্রতিক্রিয়া আহ্বান উদ্যোগে, আন্দোলনের কৌশল ও শাসন দল একটি ভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করছে। আমাদের পদ্ধতির মধ্যে ২০২১ সালের প্রক্রিয়া থেকে সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত থাকবে। আলোচনাটি মূল প্রশ্নগুলিতে ফোকাস করবে। উদ্দেশ্য হল এই মূল প্রশ্নগুলি সম্পর্কে সম্মিলিত সংলাপকে অনুপ্রাণিত করা এবং সহযোগিতামূলক প্রস্তাব বিকশিত করা। সম্প্রদায়ের প্রযুক্তিকুশলীদের সাথে কথা বলুন মিটিংটি রেকর্ড বা স্ট্রিম করা হবে না। অ্যাট্রিবিউশন ছাড়া বাকি নোটগুলি মেটা-উইকিতে নেওয়া হবে এবং প্রকাশ করা হবে। আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন খবর প্রকাশন ৫ আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন খবরের পঞ্চম সংখ্যায় আপনাকে স্বাগতম (পূর্বে সর্বজনীন আচরণবিধি সংবাদ হিসাবে পরিচিত ছিল পুনর্নির্মাণ সংবাদটি আন্দোলনের খসড়া সনদ, সর্বজনীন আচরণবিধি, আন্দোলন কৌশল বাস্তবায়ন সম্পর্কিত অনুদান, বোর্ড নির্বাচন এবং আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় সংবাদ বিতরণ করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্ত থেকে তথ্য ব্যবহার টেমপ্লেট]] [[বিষয়শ্রেণী:টেমপ্লেট যা একটি অনুসরণকরণ বিষয়শ্রেণীতে যুক্ত করে]] 'কোনো ইউআরএল পাওয়া যায়নি। অনুগ্রহ করে, এখানে একটি ইউআরএল নির্দিষ্ট বা একটি উইকিউপাত্ত যোগ করুন। args note অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ প্লেয়ার প্রয়োজন'} category প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটে ইউআরএল অনুপস্থিত' category উইকিউপাত্ত ও উইকিপিডিয়াতে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিন্ন' category উইকিউপাত্তে প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট নেই' --এই মডিউলটি টেমপ্লেট:পার্শ্ব বাক্স-এর সাথে সম্পর্কিত। 1200 pages → বৃহৎ বিষয়শ্রেণী টিওসি}} in বিষয়শ্রেণী:টেমপ্লেটসমূহ ক্যাটঅটোটিওসি ব্যবহার করছে বিষয়শ্রেণী:ক্যাটঅটোটিওসি বৃহৎ বিষয়শ্রেণী টিওসি উৎপন্ন করে PAGENAME বিষয়শ্রেণী:ক্যাটঅটোটিওসি স্ট্যান্ডার্ড বিষয়শ্রেণী টিওসি উৎপন্ন করে PAGENAME বিষয়শ্রেণী:ক্যাটঅটোটিওসি টিওসি উৎপন্ন করে না PAGENAME এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবই:সম্পাদনার সংখ্যা অনুযায়ী উইকিবইয়ের সম্পাদকগণ এই টেমপ্লেটটি উইকিবই:সম্পাদনার সংখ্যা অনুযায়ী উইকিবইয়ের সম্পাদকগণ হালনাগাদ করতে প্রয়োজন। [[বিষয়শ্রেণী:উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ noinclude> 'কোন পাতার নাম দেয়া হয়নি', * সাধারণভাবে ছোট পাতাগুলো রাখুন যা উন্নত করা যেতে পারে, তবে এইরকম ছোট পাতাগুলো মুছুন যা খুব সংকীর্ণভাবে সংজ্ঞায়িত বা সেগুলো কী সম্পর্কে তার একটি উপযুক্ত সংজ্ঞা নেই। * সাধারণভাবে, অধিক সম্পাদনার মাধ্যমে সংশোধন করা সম্ভব এমন মডিউলগুলি রাখুন তবে কোনও অর্থপূর্ণ সামগ্রী ছাড়া পাতাগুলো অপসারণ করুন। * সাধারণভাবে, এমন মডিউলগুলি অপসারণ করুন যেগুলো কেবল কখনও শিক্ষামূলক বা অর্থপূর্ণ কোন বিষয়বস্তু হয়ে উঠবে না। এর মধ্যে রয়েছে "১০০ টি বানরকে শেক্সপিয়র বানান শেখানোর পদ্ধতির" মতো স্বতন্ত্র বিষয়গুলি। তবে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো এর অন্তর্ভুক্ত হবে না, * এমন পাতা যেগুলো অর্থবহ তথ্য প্রকাশের চেষ্টা করে কিন্তু আদতে সেখানে কোন অর্থপূর্ণ বিষয়বস্তু নেই। যে পাতাগুলো নিম্নলিখিত মানদণ্ডগুলির যে কোনও একটি পূর্ণ করে সেগুলো দ্রুত অপসারণের জন্য বিবেচনা করা যেতে পারে: # একমাত্র উল্লেখযোগ্য অবদানকারী দ্বারা দ্রুত অপসারণের জন্য মনোনীত পাতাগুলো। # ব্যবহারকারী কর্তৃক দ্রুত অপসারণের জন্য মনোনীত ব্যবহারকারী নামস্থানের পাতা বা এর উপপাতা। # একটি বইয়ের পাতা, যেটা বর্তমান বইয়ের অবদানকারীরা মুছে ফেলতে সমর্থন করেন। এমন ক্ষেত্রে সর্বদা আলোচনা পাতার সাথে লিঙ্ক যোগ করুন যেখানে ঐকমত্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। # পিতৃহীন আলাপ পাতা বা অকার্যকর পুননির্দেশিত পাতা। আপনি যদি দ্রুত অপসারণের মনোনয়নে প্রদত্ত কারণের সাথে দ্বিমত পোষণ করেন, অথবা যদি আপনি বিশ্বাস করেন যে পাতাটি দ্রুত অপসারণের মানদণ্ডের কোনটি পূর্ণ করে না তবে আপনি সেই কারণ উল্লেখ পূর্বক উইকিবই:অপসারণ প্রস্তাবনা তে আলোচনা শুরু করে সম্প্রদায়ের মতামত নিতে পারেন। আলোচনা শুরুর কমপক্ষে এক সপ্তাহ পরে যদি অংশগ্রহণকারীরা বেশিরভাগই কী করা উচিত সে সম্পর্কে ঐকমত্যে পৌঁছে থাকে তবে একজন প্রশাসক ব্যবস্থা নেবেন। অন্যথায় ঐকমত্য না হওয়া পর্যন্ত আলোচনা চলতে পারে। উচ্চ প্রভাব পড়তে পারে এমন সিদ্ধান্তের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণের নির্দেশিকা অনুযায়ী ঐকমত্যে পৌঁছানো হয়েছে কিনা এবং ঐকমত্য কী তা অনুসারে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। নির্দেশিকা অনুযায়ী, অপসারণ আলোচনা কোন ভোটাভুটি নয়, আলোচনায় যুক্তিসঙ্গত বা মানসম্মত মন্তব্যগুলো কে গুরুত্ব দিতে হবে, সংখ্যাগুলো নয়। আলোচনা দ্রুত বন্ধ করা হতে পারে এবং যে কোনও ফলাফল উপেক্ষা করা হতে পারে যদি মনে করা হয় যে আলোচনাটি কোন ধ্বংসপ্রবণতার ফলাফল বা দুই অবদানকারীর মধ্যে সম্পাদনা যুদ্ধের অংশ যারা একে অপরকে পছন্দ নাও করতে পারে। পরে যদি গুরুতর আপত্তি উত্থাপিত হয়, তাহলে আলোচনা আবার শুরু হতে পারে। আপনার নতুন নতুন কাজ সম্পর্কে আলোচনার প্রতি বিশেষভাবে সংবেদনশীল হওয়া উচিত, বিশেষ করে উইকিবইয়ের নতুন অবদানকারীদের প্রতি। সবসময় আপনাকে সংশোধন এবং সম্প্রসারণের মাধ্যমে পাতাগুলো উইকিবইয়ে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা উচিত তবে যদি এমন সুস্পষ্ট সমস্যা থাকে যা সংশোধন করার সম্ভাবনা নেই সেক্ষেত্রে আলোচনা শুরু করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনি একসময় একজন নতুন অবদানকারীও ছিলেন। অনুমতির কোন প্রমাণ পাওয়া সাপেক্ষে এগুলো পুনরুদ্ধার কিংবা রেখে দেওয়া যেতে পারে। এখানে কিছু নির্দেশিকা রয়েছে যা ডাটাবেস থেকে পাতাগুলো অপসারণের দায়িত্ব প্রাপ্তদের সাধারণত মুছে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অনুসরণ করা যেতে পারে বা না করা যেতে পারে: # একটি সাধারণ নিয়ম হিসাবে আপনার দ্বারা অপসারণের জন্য মনোনীত কোন পাতা অপসারণ করবেন না, যদি সেখানে রাখুন মন্তব্য বেশি থাকে। একাজটি অন্য কাওকে করতে দিন। # একটি পাতা অপসারণ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে এর আলাপ পাতা এবং উপপাতাগুলো অপসারিত হয় "না"। এগুলোও অপসারণ করুন। # সাধারণ জ্ঞান ব্যবহার করুন এবং অন্যান্য অবদানকারী অংশগ্রহণকারীদের বিচার এবং অনুভূতিকে সম্মান করুন। # কোন সন্দেহ থাকলে, পাতাগুলো অপসারণ করবেন না। # যেখানে বিষয়বস্তু এমন যে এটি দরকারিভাবে অন্যকোথাও সরানো যেতে পারে (উদাহরণস্বরূপ, অন্য উইকি বা লেখকরা তাদের নিজস্ব রেকর্ডের জন্য একটি অনুলিপি চাইতে পারেন) অপসারণের আগে তাদের এটি করার জন্য কিছুটা সময় দিন (অথবা বিকল্পভাবে তাদের পাঠ্যের একটি অনুলিপি ইমেল করুন)। # প্রশাসকদের অবশ্যই তাদের সর্বোত্তম বিচার ব্যবহার করতে হবে, একজন মানুষের পক্ষে যতটা সম্ভব নিরপেক্ষ হওয়ার চেষ্টা করতে হবে, কখন আলোচনা ঐকমত্যে পৌঁছেছে হয়েছে তা নির্ধারণ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, প্রশাসকরা মন্তব্য উপেক্ষা করতে পারেন যদি তারা মনে করেন যে সেগুলো সৎ উদ্দেশ্য করা হয়নি এমন দৃঢ় প্রমাণ রয়েছে। এই ধরনের "অসৎ উদ্দেশ্যে" করা মন্তব্যের মধ্যে রয়েছে সক পাপেট্রি, বেনামে মন্তব্য করা, অথবা একটি নতুন ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে মন্তব্য করা যার একমাত্র সম্পাদনা প্রশ্নবিদ্ধ পাতা এবং সেই পাতার অপসারণ আলোচনায়। আদর্শভাবে, যখন একজন প্রশাসক কোনও কোনও পরীক্ষামূলক পাতা বা অন্য পাতা অপসারণ করেন, তখন লেখকের আলাপ পাতায় জিনিসগুলি ব্যাখ্যা করে একটি নোট রাখা ভালো। (উদাহরণস্বরূপ, পরীক্ষামূলক পাতার ক্ষেত্রে উইকিবই:খেলাঘর ব্যবহার করা।) অজানা আইপি ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এটি ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয় কারণ অধিকাংশ আইপি পরিবর্তনশীল। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: প্রাণী অনেক কোষ দিয়ে গঠিত হয়। তারা নানা ধরনের জিনিস খায় এবং তা পেটের ভিতরে হজম করে। অধিকাংশ প্রাণী চলাফেরা করতে পারে। শুধুমাত্র প্রাণীদেরই মস্তিষ্ক আছে (যদিও সব প্রাণীর নেই; উদাহরণস্বরূপ জেলিফিশ এর মস্তিষ্ক নেই)। মানুষ এক ধরনের প্রাণী। কুকুর, বিড়াল, গরু, ঘোড়া, ব্যাঙ, মাছ ইত্যাদিও প্রাণী। প্রাণীদের দুটি প্রধান গ্রুপে ভাগ করা হয় যথা মেরুদণ্ডী এবং অমেরুদণ্ডী প্রাণী। মেরুদণ্ডী প্রাণীদের আবার স্তন্যপায়ী, মাছ, পাখি, সরীসৃপ এবং উভচর হিসাবে ভাগ করা হয়। অমেরুদণ্ডী প্রাণীদেরকে আর্থ্রোপোড (যেমন পোকামাকড়, মাকড়সা এবং কাঁকড়া মোলাস্ক, স্পঞ্জ, বিভিন্ন ধরণের কৃমি, জেলিফিশ এবং আরও কয়েকটি অন্যান্য উপগোষ্ঠীতে ভাগ করা হয়। পৃথিবীতে পাঁচ ধরনের মেরুদণ্ডী প্রাণী থাকলেও কমপক্ষে ত্রিশ ধরনের অমেরুদণ্ডী প্রাণী রয়েছে। মেরুদণ্ডী প্রাণীদের মেরুদণ্ড থাকে অপরদিকে অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের মেরুদন্ড নেই। উদ্ভিদ অনেক কোষ দিয়ে গঠিত। উদ্ভিদ সাধারণত সবুজ রঙের হয়ে থাকে। উদ্ভিদ সূর্যের আলো থেকে নিজেদের খাদ্য তৈরি করে। তারা সূর্যের আলো, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং পানি ব্যবহার করে গ্লুকোজ (শর্করা) তৈরি করে। প্রাণী, ছত্রাক, কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়া এবং কিছু আদিপ্রাণী বা প্রোটিস্টা খাদ্য হিসাবে উদ্ভিদ খায়। মানুষ শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় অক্সিজেন গ্রহণ করে যা উদ্ভিদ তৈরি করে অপরদিকে শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় মানুষের ত্যাগ করা (শ্বাসত্যাগ করা কার্বন-ডাই-অক্সাইড উদ্ভিদ গ্রহণ করে। উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ এর মাধ্যমে সূর্যের আলোর সাহায্যে তাদের খাদ্য তৈরি করে। উদ্ভিদ আমাদের ছায়া প্রদান করে। আমরা উদ্ভিদ থেকে আমাদের ঘরবাড়ি তৈরি করি, কাপড় তৈরি করি। আমাদের বেশিরভাগ খাবার হল উদ্ভিদ। উদ্ভিদ ছাড়া প্রাণী বাঁচতে পারে না। সালোকসংশ্লেষণ আলোর শক্তি ব্যবহার করে শর্করা তৈরি করে। গাছপালা সবুজ রঙের হয় কেন উদ্ভিদের কোষে সবুজ ক্লোরোপ্লাস্ট থাকার কারণে উদ্ভিদ সবুজ। কিন্তু ক্লোরোপ্লাস্ট সবুজ কেন? উদ্ভিদের থাইলাকয়েড ঝিল্লিতে সবুজ রঞ্জক পদার্থ ক্লোরোফিল থাকার কারণে ক্লোরোপ্লাস্ট সবুজ হয়। ক্লোরোফিল হল একটি রঙ্গক এবং এটি লাল এবং নীল আলো শোষণ করে। ছত্রাক বেশিরভাগক্ষেত্রে বহুসংখ্যক কোষ দিয়ে গঠিত। একক কোষ দিয়ে তৈরি ছত্রাককে ঈস্ট বলা হয়। এগুলি প্রাণী এবং উদ্ভিদের মতো 'ইউক্যারিওট' বা সুকেন্দ্রিক জীব নামে পরিচিত জীবিত বস্তুর অংশ, ঠিক প্রাণী এবং উদ্ভিদের মত। তুমি যা ভাবছ তার চেয়ে আমরা মাশরুম এবং ঈস্টের কাছাকাছি! অনেক মানুষই যখন ছত্রাক দেখে তখন মাশরুমের কথা ভাবে, তবে এখানে শুধু মাশরুম এবং বেঙের ছাতা নয় এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরণের ছত্রাক রয়েছে। ছত্রাক খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ তারা বর্জ্য ধ্বংস করতে পারে। বনের নিচে ঝরে পড়া পাতার উচ্চতা বাড়তেই থাকবে যদি এগুলিকে খাওয়ার জন্য ছত্রাক না থাকে। ছত্রাক মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উৎপাদক। এছাড়াও ওয়াইন, বিয়ার এবং রুটি তৈরিতে ঈস্ট ব্যবহৃত হয়। কিছু ছত্রাক আমাদের খাবারের জন্য ক্ষতিকর, যেমন ছাতা (একপ্রকার নিম্ন শ্রেণীর ছত্রাক)। ব্যাকটেরিয়ার ন্যায় অন্যান্য জীবের তুলনায় ভাইরাস অনেক ছোট, এটি এত ছোট যে প্রায় একশো ভাইরাসকে একটির পর একটি সাজালে এটি একটি ব্যাকটেরিয়ার দৈর্ঘ্যের সমান হতে পারে! ভাইরাস সত্যিকার অর্থে জীবন্ত নয়। তারা জীবিত এবং নির্জীব বস্তুর মাঝামাঝি পড়ে। অর্থাৎ এর জীবও নয় আবার জড় পদার্থও নয়। জীবিত বস্তু যে সব কাজ করে তা তারা করে না। যখন তারা জীবিত কোষের ভিতরে থাকে কেবলমাত্র তখনই তারা নিজেদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে। ভাইরাস প্রায়ই কোষকে ধ্বংস করে এবং আমাদের অসুস্থ করে তোলে। ভাইরাসের কারণে অনেক রোগ হয়, ফ্লু, সর্দি এবং কোভিড -১৯ এর জন্য দায়ী ভাইরাসগুলি সবচেয়ে সুপরিচিত। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক জীববিজ্ঞান হল জীবনের পাঠ। আমাদের চারপাশে জীবন বিদ্যমান। জীবিত বস্তু সম্পর্কে জানতে এটি উপকারী। | description এই ব্যবহারকারী বাংলা উইকিবইয়ের একজন প্রশাসক। এই টেমপ্লেটটি খালি নয়। এটি আপনার ব্যবহারকারী প্রোফাইলে ছোট শীর্ষ আইকন যোগ করে। এই পাতাটির ডান পাশের কর্নারে দেখুন। তাছাড়াও এই টেমপ্লেটটি আপনার নাম বিষয়শ্রেণী:প্রশাসক পাতায় যোগ করবে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: হ্যালো এবং মজার বৈজ্ঞানিক গবেষণার বড় বইটি তে তোমাদের স্বাগত! এই বইটি হচ্ছে বিজ্ঞানের পরীক্ষা নিরীক্ষা সম্পর্কে যা তুমি বাড়িতে করতে পার এবং স্কুলে করলে তোমার শিক্ষক দোষারোপ করতে পারেন। এই পরীক্ষায় বিজ্ঞান সম্পর্কে বিভিন্ন জিনিস বুঝতে সাহায্য করার জন্য সহজ হবে। ধাপ ১ বাক্সের ছোট প্রান্তে একটি বর্গাকার গর্ত কাট, যার প্রত্যেক বাহু এক ইঞ্চি হবে। (তোমার রুলার ব্যবহার কর!) ধাপ ২ গর্তের চারপাশে আঠা লাগাও, তারপর এর উপর টিনফয়েল লাগিয়ে দাও। ধাপ ৩ আঠা শুকিয়ে যাওয়ার পর টিন ফয়েলে আলপিন দিয়ে একটি ছোট ছিদ্র কর। ধাপ ৪ বাক্সের দীর্ঘ প্রান্তে একটি গর্ত কর, যাতে তুমি বাক্সের ভিতরের নিচের অংশ দেখতে পার। তোমার এই জিনিসগুলো দরকার হবে * একটি লম্বা বাক্স (যত লম্বা হবে তত বড় দৃশ্য দেখা যাবে) * একটি আলপিন অথবা সূঁচ পরেরবার যখন সূর্যগ্রহণ হবে, তখন তোমার পিনহোল ক্যামেরা সূর্যের দিকে তাক কর। আলো গর্ত দিয়ে ডুকে বাক্সের নিচ দিয়ে বেরিয়ে যাবে। সূর্যের দিকে সরাসরি তাকালে তোমার চোখের ক্ষতি হতে পারে, তাই পিনহোল ক্যামেরা ব্যবহার করে সূর্যগ্রহণ দেখা অনেক মজার এবং নিরাপদ। পরেরবার যখন সূর্যগ্রহণ হবে, তখন তোমার পিনহোল ক্যামেরা সূর্যের দিকে তাক কর। আলো গর্ত দিয়ে ডুকে বাক্সের নিচ দিয়ে বেরিয়ে যাবে। সূর্যের দিকে সরাসরি তাকালে তোমার চোখের ক্ষতি হতে পারে, তাই পিনহোল ক্যামেরা ব্যবহার করে সূর্যগ্রহণ দেখা অনেক মজার এবং নিরাপদ। পরেরবার যখন সূর্যগ্রহণ হবে, তখন তোমার পিনহোল ক্যামেরা সূর্যের দিকে তাক কর। আলো গর্ত দিয়ে ডুকে বাক্সের নিচ দিয়ে বেরিয়ে যাবে। সূর্যের দিকে সরাসরি তাকালে তোমার চোখের ক্ষতি হতে পারে, তাই পিনহোল ক্যামেরা ব্যবহার করে সূর্যগ্রহণ দেখা অনেক মজার এবং নিরাপদ। পরেরবার যখন সূর্যগ্রহণ হবে, তখন তোমার পিনহোল ক্যামেরা সূর্যের দিকে তাক কর। আলো গর্ত দিয়ে ডুকে বাক্সের নিচ দিয়ে বেরিয়ে যাবে। সূর্যের দিকে সরাসরি তাকালে তোমার চোখের ক্ষতি হতে পারে, তাই পিনহোল ক্যামেরা ব্যবহার করে সূর্যগ্রহণ দেখা অনেক মজার এবং নিরাপদ। পাতা থেকে বিষয়বস্তু মুছে ফেলা আলাপ পাতায় প্রবেশ প্রত্যাহার: বাধাপ্রাপ্ত অবস্থায় আলাপ পাতার অপব্যবহার উইকিবইয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট না থাকলে, আপনি হয়তো একটি তৈরি করতে চাইবেন। ব্যবহারকারীর নাম এই নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা বিষয়টির সাথে জড়িত। আপনি একটি অ্যাকাউন্ট খুলে বিভিন্নভাবে লাভবান হতে পারেন। তারমধ্যে অন্যতম হচ্ছে, উইকিবইয়ে আপনার সকল অবদান আপনার নামের মাধ্যমে সবাই জানতে পারবে। ব্যবহারকারীর নামঃ ব্যবহারকারীর নাম হল এমন একটি নাম যেটি দেখে অন্যরা আপনাকে চিনতে পারবে এবং আপনার অবদান সম্পর্কে সহজেই জানতে পারবে। এটা আপনার সত্যিকারের নামটি হতে পারে আবার আপনার পছন্দের অন্য কোন নামও হতে পারে। নিবন্ধনের সময় আপনি যে নামই পছন্দ করুন না কেন কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। যেমন, এটি যেন অন্য উইকিপিডিয়া ব্যবহারকারীদের আঘাত না করে। উইকিবইয়ের কোন বিষয়ের সাথে যেন সাংঘর্ষিক না হয়। আবার এটি যেন অন্য ব্যবহারকারীদের আপনার সম্পর্কে খারাপ ধারনার জন্ম না দেয়। মোটকথা একটি ভাল নাম ব্যবহার করুন। ব্যবহারকারীর নাম যেগুলো একদম নিষিদ্ধঃ * এমন নাম যা আপনার সম্পর্কে অন্যদের মাঝে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করবে। * বিজ্ঞাপনমূলক নাম, যা কিনা কোন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন হিসেবে কাজ করবে। * এমন নাম যা অন্যদের কাজকে ছোট করে দেখাবে। * এমন নাম যা অন্যদের আঘাত করে কিংবা উইকিবইয়ের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ * নতুন কোন মৌলিক বই/বইয়ের পৃষ্ঠা তৈরি করা যাবে কিংবা বিদেশি বই অনুবাদ করা যাবে। * বইটি অবশ্যই শিশুতোষ অর্থ্যাৎ জন্মবছর থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের পাঠোপযোগী হতে হবে। * নিবন্ধটি যান্ত্রিকভাবে অনুদিত বা শিশুদের জন্য অনুপযোগী ভাষায় লিখিত হলে গৃহীত হবেনা। * নিবন্ধটি ১৬ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে তৈরি বা সম্প্রসারিত হতে হবে। * কোনও গ্রন্থস্বত্ব লঙ্ঘন ও উল্লেখনীয় সমস্যা থাকা চলবে না। * প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্যে তৈরি (ও সম্প্রসারিত পাতা ফাউন্টেন সরঞ্জামে জমা দিতে হবে। * স্কোরের ভিত্তিতে বিজয়ী প্রতিযোগী নির্ধারণ করা হবে। স্কোরিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন প্রতি দশ শব্দকে একক ধরে স্কোর প্রদান করা হবে। এই হিসেবে প্রতি ১০০ শব্দের নিবন্ধের জন্য স্কোর হবে ১ । এর মানে আপনি যদি- * ১২০০-১২০৯ শব্দের একটি নিবন্ধ লিখেন আপনার স্কোর হবে ১২ * ঠিক এই হারেই আপনার তৈরি নিবন্ধের মোট শব্দসংখ্যার উপর ভিত্তি করে স্কোর দেওয়া হবে। * আপনার তৈরি নিবন্ধে অন্য কারও অন্তর্বর্তী সম্পাদনার জন্য কোন স্কোর দেওয়া হবে না। * নিবন্ধ একবার পর্যালোচিত হয়ে গেলে পরে শব্দসংখ্যা বাড়ালেও স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্কোর বাড়বে না। এরকম পরিস্থিতে অবশ্যই আলাপ পাতায় পুনঃপর্যালোচনার জন্য জানাতে হবে। * বাহুল্য শব্দ ব্যবহার করে শব্দসংখ্যা বৃদ্ধির চেষ্টা করলে প্রতিযোগিতার জন্য আপনার তৈরি নিবন্ধ/নিবন্ধসমূহ বাতিল বলে গণ্য হতে পারে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক | text অনুগ্রহপূর্বক নতুন বার্তা/মন্তব্য সবার শেষে যোগ করুন। * নতুন বার্তা/মন্তব্য সবার শেষে যোগ করুন। বিশেষ:NewSection TALKPAGENAMEE নতুন মন্তব্যসূত্রের জন্য এখানে ক্লিক করুন]]। উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ এ ফিরুন। শরীরের মাংসপেশীই শরীরকে নড়াচড়া করে। এগুলি পেশীর কলা দিয়ে তৈরি। শরীরের সমস্ত পেশী একসাথে পেশী তন্ত্র তৈরি করে। মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে পর্যন্ত তারিখে) আপনার নজরতালিকাতে PLURAL:$1 1টি পাতা আছে (আলাপ পাতাগুলি গণনায় না ধরে)। শ্বেত রক্তকণিকা অনেক ধরনের আছে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ অ্যান্টিবডি নামক জিনিস তৈরি করে যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করে এমন জিনিসগুলিকে সহজেই খুঁজে পায়। অন্যান্য শ্বেত রক্তকণিকা ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্তি পায় এবং ফ্লুর মতো ভাইরাস বন্ধ করে। * নিবন্ধের বাম দিকের পার্শ্বদণ্ডে "ভাষা" লেখার নিচে আন্তঃউইকি সংযোগ দিন লেখায় ক্লিক করুন। (আপনি যদি মোবাইলে থাকেন, তাহলে সাময়িকভাবে "ডেক্সটপ" মুডে যান। পাতার একদম নিচে গেলে "ডেক্সটপ" মুডে যাওয়ার লিঙ্ক পাবেন) * ক্লিক করলে একটি বাক্স আসবে। * বাক্সে ভাষা অংশে ভাষা কোড লিখুন ইংরেজির জন্য enwikibooks, জার্মানের জন্য dewikibooks, হিন্দির জন্য hiwikibooks ইত্যাদি । * লেখার পর পাতার সাথে সংযোগ করুন বোতামে ক্লিক করুন। * এতে আরেকটি পাতা আসবে তাতে নিশ্চিত করুন লেখায় ক্লিক করুন। * প্রথমে সংশ্লিষ্ট উইকিউপাত্ত আইটেমে যেতে হবে। অন্য উইকির সংশ্লিষ্ট নিবন্ধে যেয়ে এটি বের করা যাবে। (যেমন: ইংরেজি উইকির সংশ্লিষ্ট পাতায় যেয়ে বাম দিকে পার্শ্বদন্ডে tools লেখার নিচে Wikidata item লেখায় ক্লিক করে সংশ্লিষ্ট উইকিউপাত্ত আইটেমে যাওয়া যাবে। আইটেমের আইডি Q দিয়ে শুরু হবে। ) * সংশ্লিষ্ট উইকিউপাত্ত আইটেমে যাওয়ার পর পাতা লোড হতে কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন। পাতা লোড হলে এবার উইকিপিডিয়া লেখার পাশে সম্পাদনা লেখায় ক্লিক করতে হবে। * ক্লিক করার পর নিচের দিকে গিয়ে উইকি লেখা ঘরে bnwiki ও পাতা লেখা ঘরে যে পাতার সংযোগ দিতে চান তার নাম দিতে হবে। নিচের চিত্রে উদাহরণের জন্য বাদশাহ আব্দুলাজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নিবন্ধের নাম দেয়া হয়েছে * সর্বশেষ প্রকাশ করুন লেখায় ক্লিক করতে হবে। বেশিরভাগ প্রোটিস্ট একক কোষ দিয়ে তৈরি। এরা আর্কিয়া এবং ব্যাকটেরিয়ার চেয়ে বড় এবং প্রোটিস্ট কোষের একটি নিউক্লিয়াস আছে। বিভিন্ন ধরণের প্রোটিস্ট কোষ রয়েছে। অধিকাংশ পানিতে বাস করে, কিন্তু কিছু মাটিতে বা পশুর মধ্যে বাস করে। কিছু প্রোটিস্ট রোগ সৃষ্টি করতে পারে। সবুজ শৈবাল রাজ্য প্রোটিস্টে আছে। এগুলি ছোট একক কোষ বা অনেক কোষের খুব বড় হতে পারে। সামুদ্রিক শৈবাল রাজ্য প্রোটিস্টে আছে। ব্যাকটেরিয়া একটি এককোষী প্রাণী, এর কোনো নিউক্লিয়াস নেই। এরা খুবই ক্ষুদ্র। এগুলি সারা পৃথিবীব্যাপী মাটিতে, পানিতে, এমনকি আমাদের দেহেও বেড়ে উঠে। যেহেতু ব্যাকটেরিয়াকে পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র, লবণাক্ত এলাকা থেকে শুরু করে উষ্ণপ্রসবণ, এমনকি মানুষের মলাশয়েও পাওয়া যায়। তাই এগুলিকে সর্বব্যাপী বলা হয়। কিছু ব্যাকটেরিয়ার কারণে অসুখ-বিসুখ হয় তবে অধিকাংশই ভালো কাজ করে যেমন বর্জ্য ভেঙে অক্সিজেন তৈরি করে, নাইট্রোজেন আবদ্ধ করে যাতে গাছপালা তা শোষণ করতে পারে এবং নিজেদের খাদ্য সংশ্লেষ করতে পারে। ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াকে গ্রাম পজিটিভ ব্যাকটেরিয়া বলা হয়। আর্কিয়া একক কোষ দিয়ে গঠিত একটি প্রাণী। আর্কিয়া দীর্ঘ সময় ধরে পৃথিবীতে রয়েছে। তাদের নামের অর্থ প্রাচীন। যখন আমরা জীবিত বস্তু দেখি তখন আমরা সেগুলিকে বিভিন্ন দলে ভাগ করি এবং দলের নামকরণ করি। একে শ্রেণিবিন্যাস বলে। জীবিত বস্তুকে বিভিন্ন আকারের দলে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। সবচেয়ে বড় দলে প্রায় সবকিছুই থাকে। ক্ষুদ্রতম দলে কেবল কয়েক ধরণের জীবিত বস্তু রয়েছে। দলগুলিকে বড় থেকে ছোট ক্রমে সাজানো হয়েছে: ডোমেইন হলো ব্যাকটেরিয়া, আর্কিয়া এবং ইউকারিয়া তবে বেশিরভাগ মানুষ এখনও রাজ্য দ্বারা বস্তুগুলি ভাগ করা সবচেয়ে সহজ বলে মনে করে। সমস্ত সজীব বস্তু কোষ দিয়ে তৈরি। এগুলি জীবনের উপাদান এবং শরীর নির্মানের একক। ''একটি কোষ হল তরল পূর্ণ একটি পাত্র যেটি জীবন গঠনের সামগ্রী ধারণ করে।'' একটি কোষ হল একটি সজীব (বস্তু) শরীরের ক্ষুদ্রতম কাঠামোগত এবং কার্যকরী একক। কোষ বা ইংরেজিতে "সেল" কথাটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ সেলা থেকে, যার অর্থ ছোট ঘর। তুমি যদি একটি অনুবীক্ষণ যন্ত্র বা "মাইক্রোস্কোপে"র নীচে সজীব বস্তুকে রেখে দেখ, তুমি দেখতে পাবে যে সেগুলি ছোট বর্গক্ষেত্র বা বল দিয়ে তৈরি। ইংল্যান্ডের একজন জীববিজ্ঞানী রবার্ট হুক অনুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে একটি কর্ক রেখে তাতে ছোট ছোট বর্গক্ষেত্র দেখতে পেয়েছিলেন। সেগুলো দেখতে ছিল ঘরের মতো। তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি মৃত কোষ পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। ==কোন কোন ধরনের কোষ দেখতে পাওয়া যায় ইউক্যারিওট যাদের মধ্যে একটি বড় বল রয়েছে, যাকে বলা হয় নিউক্লিয়াস এবং প্রোক্যারিওট যাদের মধ্যে নিউক্লিয়াস থাকেনা। বেশিরভাগ প্রোক্যারিওট খুব ছোট হয়। জীবজগতের দুটি মাত্র সাম্রাজ্যে প্রোক্যারিওট দেখতে পাওয়া যায়, সেগুলি হল ব্যাকটেরিয়া এবং আর্কিয়া । বাকি সব জীবদেহই ইউক্যারিওট দিয়ে তৈরি, তাদের মধ্যে আছে পশুসমাজ উদ্ভিদ ছত্রাক বা ফাঙ্গাস এবং এক কোষী জীব বা প্রোটিস্ট । কোষগুলি কোষ ঝিল্লি নামক একটি পাতলা তেলের স্তর দ্বারা বেষ্টিত। এটি কোষের ভিতরের অংশকে বাইরের থেকে আলাদা করে। কিছু কোষের চারপাশে একটি দৃঢ় বাক্সের মত ঘেরা অংশ থাকে তাকে কোষ প্রাচীর বলা হয়, এটি কোষকে বাইরের আঘাত থেকে বাঁচায়। কোষের মধ্যস্থিত তরল অংশকে সাইটোপ্লাজম বলে। একটি কোষের ভিতরে ক্রোমোজোম নামক একটি পদার্থের মধ্যে জ্ঞান সঞ্চয় করা থাকে। একটি বইয়ে যেমন ধাপে ধাপে কার্য প্রণালী লেখা থাকে, এটি তেমনি কোষকে বলে দেয় কিভাবে কাজ করতে হবে। ইউক্যারিওটিক কোষের ক্রোমোজোমগুলি নিউক্লিয়াস নামে একটি কাঠামোতে ধরা থাকে, যার চারপাশে তার নিজস্ব তৈলাক্ত ঝিল্লি রয়েছে। কোষের মধ্যে আরও অনেক ঝিল্লি-আবদ্ধ পদার্থ থাকে যাদের নাম অর্গানেল যার অর্থ "ছোট অঙ্গ"। ইউক্যারিওটিক কোষে পাওয়া কিছু অর্গানেলের নাম রাইবোসোম ভ্যাকুওল মাইটোকন্ড্রিয়া এবং ক্লোরোপ্লাস্ট''। যেসব কোষগুলি বিভিন্ন কাজ করে তাদের আকৃতিও বিভিন্ন হয়। একটি উদ্ভিদের পাতার কোষ সূর্যকিরণ নেয় এবং সেটি শর্করা তৈরিতে ব্যবহার করে। এইটি করার জন্য, এটিতে ক্লোরোপ্লাস্ট নামক সবুজ অর্গানেল রয়েছে। সর্বাধিক আলো পাবার জন্য, কোষের কেন্দ্রে ভ্যাকুওল নামে জলের ফাঁপা যে বুদবুদ আছে, এটি তাকে ঘিরে বৃত্তের মধ্যে সাইটোপ্লাজমকে ধাক্কা দেয়। একটি মানব শুক্রাণু কোষ, নিউক্লিয়াসে থাকা তার ক্রোমোজোমকে একটি ডিম্বাণু কোষে নিয়ে যায়, যাতে একটি নতুন শিশুর জন্ম হয়। শুক্রাণুর একটি বড় লেজের মত অংশ আছে যার নাম ফ্ল্যাজেলা''। এটি শুক্রাণুকে তরলে সাঁতার কাটতে সাহায্য করে। এটিতে মাইটোকন্ড্রিয়া নামে অনেকগুলি অর্গানেলও রয়েছে। পেট্রল যেমন মোটরকে শক্তি দেয়, এই মাইটোকন্ড্রিয়াও শুক্রাণুকে শক্তি প্রদান করে। নিউক্লিয়াস কোষের মাঝখানে ঝিল্লির একটি বল যেটি ক্রোমোজোমকে ধারণ করে থাকে। ক্রোমোজোম যার মধ্যে কোষের জ্ঞান সঞ্চিত থাকে। ইউক্যারিওট নিউক্লিয়াস সহ একটি কোষ। অর্গানেল একটি কোষের ভিতরে ছোট ছোট জিনিস। সাইটোপ্লাজম কোষের অভ্যন্তরে জেলির মত থকথকে পদার্থ। মেমব্রেন একটি তেলের থলি যাতে জল সঞ্চিত থাকে। ভ্যাকুওল একটি কোষের ভিতরে জল এবং বর্জ্যে পূর্ণ একটি অর্গানেল। মাইটোকন্ড্রিয়া একটি অর্গানেল যে একটি কোষের জন্য শক্তি সৃষ্টি করে। ক্লোরোপ্লাস্ট একটি অর্গানেল যে উদ্ভিদ বা প্রোটিস্টে পাওয়া শর্করা তৈরি করে। ফ্ল্যাজেলা একটি কোষ সংলগ্ন লেজ যা তাকে সাঁতার কাটতে সাহায্য করে। গলগি বডি একটি অর্গানেল যে নিঃসরণে সাহায্য করে। রাইবোজোম একটি অর্গানেল যে প্রোটিন সংশ্লেষণে সাহায্য করে। ==উদ্ভিদ কোষ এবং প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য== কঙ্কালতন্ত্র শরীরের সবগুলো অস্থি নিয়ে গঠিত। এটি জননাঙ্গ এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন- হৃদপিন্ড, ফুসফুস, মস্তিষ্ককে আঘাত থেকে রক্ষা করে। এর সাথে পেশী সংযুক্ত থাকে। অস্থি মানবদেহের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি শরীরকে কাঠামো দান করায় এটি ছাড়া শরীর সোজা থাকতে পারে না ও অনেক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়বে। অস্থি আমাদের সব কলা এবং পেশীকে সহায়তা করে এবং একে ভাঙা খুব কঠিন। অস্থির অভ্যন্তরীণ অংশকে অস্থিমজ্জা বলা হয়। এখান থেকেই অধিকাংশ রক্তকণিকা তৈরি হয়। মানুষ প্রায় ৩০০টি অস্থি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। শৈশবকালে, কিছু অস্থি একসঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। ফলশ্রুতিতে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ২০০টির কিছু বেশি অস্থি থাকে। রেচনতন্ত্র রক্তের দূষিত পদার্থসমূহকে শরীর থেকে বের করে দেয়। এই তরল বর্জ্যকে বলা হয় মূত্র বা প্রস্রাব। এই তন্ত্র ব্যতীত, দূষিত পদার্থে রক্ত পরিপূর্ণ হয়ে যায়, যা একজন ব্যক্তির মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে করতে পারে। বৃক্ক এমন অঙ্গ যা রক্তকে পরিস্রাবণ করে দূষিত পদার্থসমূহকে শরীর থেকে বাইরে বের করে দেয়। মূত্রথলিতে মূত্র জমা হয় এবং এটি ইউরেথ্রা নামক একটি নালির মাধ্যমে তা শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। {{উইকিবই:উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১/আলাপ পাতা}} আচ্ছাদন তন্ত্র শরীরের ত্বক, নখ এবং চুল নিয়ে গঠিত। ত্বক ঘাম নিঃসরণের মাধমে দেহকে ঠান্ডা রাখে। এটি বিভিন্ন জিনিসকে দেহের বাইরে রেখে দেহকে রক্ষা করে। লোম শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও ত্বক এমন স্নায়ুসমূহ ধারণ করে যেগুলো আমরা স্পর্শ করতে, ধরে রাখতে এবং চুম্বন করতে ব্যবহার করি। নখ বিভিন্ন জিনিস তুলতে সাহায্য করে। ত্বক মানব শরীরের বৃহত্তম অঙ্গ। শ্বসনতন্ত্র হলো এমন একটি ব্যবস্থা যার দ্বারা বায়ু আমাদের শরীরে যায়। আমরা আমাদের ফুসফুস দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস নিই। আমরা যে বাতাসে শ্বাস নিচ্ছি তাতে অক্সিজেন বলে বিশেষ গ্যাসীয় পদার্থ আছে যা আমাদের কোষের জন্য প্রয়োজন। আমাদের কোষগুলি কার্বন ডাই অক্সাইড তৈরি করে যা আমাদের শরীর বিষাক্ত করতে পারে। ফুসফুস আমাদের শরীর থেকে এটিকে বের করে দেয়। শরীরের প্রতিটি কোষে যাতে বায়ু প্রবেশ করে তা নিশ্চিত করার জন্য শ্বাসতন্ত্র সংবহনতন্ত্রের সাথে একত্রে কাজ করে। শ্বাসযন্ত্রের অংশগুলি হল নাক, গলবিল, ল্যারিনক্স, শ্বাসনালী, ব্রঙ্কি, ব্রঙ্কিওলস এবং অ্যালভিওলি। * বাতাস নাসারন্ধ্র এবং মুখ দিয়ে প্রবেশ করে। *‌‌ নাকে চুল দিয়ে ধুলো অপসারণ করা হয়। * বায়ু গলবিল (মুখের পিছনে স্বরযন্ত্র বা ভয়েস বক্স এবং শ্বাসনালীর (বায়ুচলাচলের নল) দিয়ে যায়। * শ্বাসনালী দুটি প্রধান ব্রঙ্কিতে বিভক্ত, প্রতিটি ফুসফুসের জন্য একটি। * এটি আরও ছোট ব্রঙ্কিতে বিভক্ত হয়, তারপর ব্রঙ্কিওলস নামক ছোট নলগুলিতে যা অ্যালভিওলি নামক ঝিল্লি অঙ্গের দিকে নিয়ে যায়। * এখানেই অক্সিজেন রক্তে যায় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড বের হয়। শ্বসনতন্ত্র মানবদেহে তিনটি প্রধান উদ্দেশ্য পূরণ করে: গ্যাসীয় পদার্থের বিনিময়; শব্দ উৎপাদন; এবং পেটের সংকোচনে সহায়তা। এটি দুটি কাঠামোগত বিভাগে ভাগ করা যেতে পারে, উপরের এবং নিচের, পাশাপাশি দুটি কার্যকরী বিভাগ, সংবহণ এবং শ্বসন। শ্বাস-প্রশ্বাসের মধ্যে তিনটি পৃথক কিন্তু পরস্পর সম্পর্কিত কাজ রয়েছে: বিষয় পাতাতে এই টেমপ্লেটটি ব্যবহার করুন। অবশ্যই পাতার একদম শেষে টেমপ্লেটটি ব্যবহার করতে ভুলবেন না। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক তুমি কি কখনো আকাশের জিনিসগুলো নিয়ে চিন্তা করেছ? সূর্য, চাঁদ কিংবা তারাগুলো নিয়ে? মানুষ অনেক দিন ধরে আকাশ নিয়ে গবেষণা করছে, আকাশে কি আছে তা খুঁজে বের করতে চেষ্টা করছে। আমরা বাইরের মহাকাশ সম্পর্কে আরও জানার জন্য প্রতিনিয়ত নতুন উপায় নিয়ে এসেছি। গ্রহগুলি শিলা বা গ্যাসের বড় বলের মত যা তারার চারপাশে ঘোরাফেরা করে। আমরা পৃথিবী নামক গ্রহের উপর বসবাস করি, যা সূর্য নামক একটি নক্ষত্রের চারপাশে আবর্তন করে। কমপক্ষে আরও সাতটি গ্রহ এবং অনেক ক্ষুদ্র বস্তু সূর্যকে ঘিরে আবর্তন করে। এ সবকিছুকে একত্রে একটা জগৎ বলা হয়। সূর্যকে ঘিরে আছে বলে আমরা এই জগত-কে সৌরজগৎ বলি। আমাদের নিজস্ব সৌরজগতের অনেক দূরের নক্ষত্রগুলো সূর্যের মতোই কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে নক্ষত্রগুলো তার চেয়েও বড়। হাজার হাজার বছর আগে, অ্যারিস্টার্কাস নামে একজন ব্যক্তি বলেছিলেন যে সৌরজগৎ সূর্যের চারদিকে ঘুরছে। কিছু লোক তাকে সঠিক বলে মনে করেছিল কিন্তু অনেকে বিশ্বাস করেছিল তার বিপরীতটা; যে সৌরজগৎ সূর্যের (এবং এমনকি অন্যান্য নক্ষত্র) সহ পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে। এটিই বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হচ্ছে, কারণ পৃথিবীকে মনে হয় না যে এটি চলমান, তাই না? প্রায় ৫০০ বছর আগে কোপার্নিকাস নামে আরেকজন মানুষ এরিস্টার্কাসের মতো একই কথা বলেছিলেন; যে সমস্ত গ্রহ সূর্যের চারদিকে ঘোরে এবং নক্ষত্রগুলি মহাকাশে স্থির।[১] এবার আরও মানুষ রাজি হয়ে গেল কিন্তু এখনও কিছু লোক ছিল যারা তার বিপরীত চিন্তা করছিল। তারপরে, প্রায় ১০০ বছর পরে, গ্যালিলিও গ্যালিলি নামে একজন ব্যক্তি একটি নতুন আবিষ্কার করলেন। তিনি টেলিস্কোপ দিয়ে আকাশের দিকে তাকাতে শুরু করলেন। তিনি দেখিয়েছিলেন যে সমস্ত গ্রহ সূর্যের চারদিকে ঘুরে। এবার আরও বেশি মানুষ ভেবেছিল গ্যালিলিও সঠিক হতে পারে এবং পৃথিবী সত্যিই সূর্যের চারপাশে ঘুরছে। শীঘ্রই, আরও বেশি সংখ্যক মানুষ আকাশ নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য টেলিস্কোপ ব্যবহার করতে শুরু করে। তবে আরও কিছু লোক ছিল যারা ভেবেছিল যে গ্যালিলিও ভুল ছিল এবং মিথ্যা বলার অপরাধে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এমনকি তাকে আদালতেও নেওয়া হয়েছিল। যে সমস্ত মানুষ তাকে বিশ্বাস করেছিল তারা শিখতে শুরু করেছিল কিভাবে সৌরজগতের গ্রহ এবং অন্যান্য জিনিসগুলি ঘুরছে যাতে তারা প্রমাণ করতে পারে যে তিনি মিথ্যা বলছেন না। এরিস্টার্কাসের হাজার বছর পরে, লোকেরা অবশেষে বলেছিল "ঠিক আছে, পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে"। গ্যালিলিওকে আর মিথ্যাবাদী বলা যাবে না।[2] আমরা কিভাবে সৌরজগৎ গবেষণা করেছি অন্যান্য তারকাদের কী হয়েছে তা দেখার জন্য আমরা খুব বড় টেলিস্কোপ ব্যবহার করতে পারি। আমরা দূরবর্তী নক্ষত্রের ছবিগুলিকে আমাদের নিজস্ব নক্ষত্র সূর্যের ছবির সাথে তুলনা করতে পারি। আমরা উত্তেজনাপূর্ণ সময়ে বাস করছি কারণ প্রথমবারের মতো আমরা মানুষকে মহাকাশে পাঠিয়েছি এবং আমাদের মহাকাশে টেলিস্কোপও রয়েছে। মহাকাশের এই দূরবীনগুলো গ্রহ, আমাদের সূর্য এবং দূরবর্তী নক্ষত্রের হাজার হাজার ছবি তুলে। পৃথিবীতে মানুষ সৌরজগতের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য ফটো ব্যবহার করে এবং তারা সৌরজগতের সূচনা কীভাবে হয়েছিল তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। এমনকি লাল গ্রহ মঙ্গলেও আমাদের একটি রোবট আছে যা ঘুরে বেড়ায় এবং পৃথিবীর লোকেরা এটিকে বলে দেয় যে কোথায় যেতে হবে এবং কী ছবি তুলতে হবে। ভবিষ্যতে পৃথিবী এবং সৌরজগতের কী হবে তাও আমরা জানতে চাই। এই উইকিশৈশব বইটি এক বছরেরও কম সময়ে তোমাকে গণিত শেখানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। এই বইয়ের সকল গণিত তোমাকে প্রাথমিক শ্রেণি পাস করতে সাহায্য করবে। কিন্ডারগার্টেনে পূর্বে প্রত্যেকের সংখ্যা এবং অক্ষর শেখার সৌভাগ্য হয় না, কিন্তু প্রত্যেকেই ভালোভাবে গণিত করতে শিখতে পারে। এই বইটি শুরুতে শুরু হয়। এটি ধরে নেয়া হয়েছে যে তুমি পড়তে জানো, অন্য কিছু নয়। যদি তোমার এটি পড়তে সমস্যা হয়, তাহলে তোমাকে প্রথমে পড়া শিখতে হবে, কিন্তু কেউ যদি তোমাকে পড়ে শোনাতে সম্মত হয়, তবে তুমি গণিত শেখা শুরু করতে পারো) সংক্ষিপ্ত পাঠের ধারাবাহিকতায় বইটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি পাঠ শুরু করার আগে এটি কী শেখানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে তা বলা হয়েছে। যদি তুমি ইতিমধ্যেই জেনে থাকো যে সেই পাঠটি কী শেখানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে, তাহলে পরবর্তী পাঠে চলে যাও। এমন কোন পাঠ এড়িয়ে যাবে না যা তুমি জানো না। প্রতিটি পাঠ পূর্বের পাঠের উপর নির্ভর করে। তুমি সাধারণত যে সংখ্যাগুলো সবসময়ই ব্যবহার করো তা-ই স্বাভাবিক সংখ্যা। তারা আলাদা আলাদা জিনিসের পরিমাণ বোঝায়। নীচের ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, সংখ্যা কীভাবে একটি জিনিসের পরিমাণ দেখায়। ০ (শূন্য) হল একটি বিশেষ সংখ্যা যার মানে হলো কিছুই নেই। যদি প্রতিটি সংখ্যার জন্য একটি বিশেষ চিহ্ন থাকে, তবে সমস্ত সংখ্যা জানতে তোমার চিহ্নের একটি বড় বই লাগবে। সংখ্যা এবং স্থান রাশির এই পদ্ধতিটি কার্যকর কারণ মাত্র দশটি চিহ্ন অনেকগুলো সংখ্যা তৈরি করতে পারে। দুটি রাশির দিকে তাকালে কোনটি অন্যটির চেয়ে বেশি, কম বা সমান তা দেখাতে এটি উপযোগী। এটি দেখানোর জন্য গণিতের বিশেষ চিহ্ন রয়েছে। ''সমান চিহ্ন হচ্ছে এরকম দুটো রেখা । দুটো জিনিস পরিমাণে সমান বোঝাতে এটি ব্যবহার করবে। কিছু উদাহরণ দেখো: সূর্য একটি নক্ষত্র পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র। এটি একটি (প্লাজমা) অবস্থায় খুব গরম গ্যাসের একটি বড় বল। আমরা যে বাতাসে শ্বাস নিচ্ছি এবং বেলুনে থাকা হিলিয়াম উভয়ই গ্যাস। এটি ভূপৃষ্ঠে ৫৫০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের বেশি এবং কেন্দ্রে প্রায় দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। সূর্যের বেশিরভাগ হাইড্রোজেন (৭০ এবং হিলিয়াম (২৮ দিয়ে তৈরি। এটি প্রতি সেকেন্ডে অনেক টন হাইড্রোজেনকে হিলিয়ামে পরিণত করে, এভাবে তাপ ও ​​আলো তৈরি করে। সূর্য আলো এবং তাপ তৈরি করে যা পৃথিবীর পৃষ্ঠকে উষ্ণ করে এবং উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আমরা উদ্ভিদ থেকে খাদ্য পেতে পারি; তাছাড়া, আমরা কাঠ ও গাছের অন্যান্য অংশ পুড়িয়ে রান্না করতে পারি, আমাদের ঘর গরম করতে পারি এবং গাড়ি চালাতে পারি। সূর্য ছাড়া পৃথিবীতে কোন প্রাণ থাকতে পারে না। দশ লক্ষেরও বেশি পৃথিবী সূর্যের পৃষ্ঠের নিচে এটে যেতে পারে। যদিও এটি পৃথিবী থেকে এত বড় দেখায় না। কারণ সূর্য অনেক দূরে। অন্যান্য নক্ষত্রের তুলনায়, সূর্য প্রায় গড় আকারের। সূর্যের চেয়ে অনেক বড় তারাও আছে, এবং অনেক ছোট তারাও আছে। আধানযুক্ত কণার একটি খুব পাতলা সৌর বায়ু সূর্য থেকে সৌরজগতের প্রান্ত পর্যন্ত সমস্ত দিকে প্রবাহিত হয়। যখন এটি সেখানে পৌঁছায়, গ্যাসগুলি অন্যান্য নক্ষত্র থেকে আসা গ্যাসের সাথে মিশে যায়। সূর্যের পৃথিবীর মতো ভূত্বক নেই যেখানে তোমরা দাঁড়িয়ে থাকতে পারো। পুরো সূর্যটা গ্যাসীয় পদার্থ, আগুন এবং প্লাজমা দিয়ে তৈরি। সূর্যের কেন্দ্র থেকে আরও দূরে গেলে গ্যাস পাতলা হয়ে যায়। আমরা যখন সূর্যের দিকে তাকাই তখন বাইরের যে অংশকে দেখি তাকে ফোটোস্ফিয়ার বলে, যার অর্থ "আলোর বল"। আমরা এটিকে সূর্যের পৃষ্ঠ বলি কারণ সেখান থেকেই আমরা বেশিরভাগ আলো দেখি। আসলে ফোটোস্ফিয়ারের উপরে সূর্যের অনেক উপাদান রয়েছে এবং কিছু গ্যাসীয় পদার্থ অনেক দূর পর্যন্ত বিস্ফোরিত হয়। ==সূর্য কিভাবে আলো এবং তাপ তৈরি করে সূর্য পৃথিবীর শক্তির প্রধান উৎস। এই শক্তি সূর্যের গভীরে তৈরি হয় নিউক্লিয় সংযোজন  নামক প্রক্রিয়ায়। একটি হিলিয়াম পরমাণু তৈরি করতে চারটি হাইড্রোজেন পরমাণু একত্রিত হয়। কিছু অবশিষ্ট পদার্থ শক্তিতে পরিণত হয়। হাইড্রোজেন বোমাতেও একইভাবে শক্তি নির্গত হয়। *ভিতরের অংশ: সূর্যের কেন্দ্র খুব ঘন। এটি সীসার তুলনায় প্রায় ১২ গুণ ঘন। এর মানে হল যে সূর্যের মূল থেকে এক গ্যালন গ্যাসের ওজন হবে আধা টন। এটি খুব গরম প্রায় ১৫,০০০,০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি এমন একটি অঞ্চল যেখানে বেশিরভাগ সময়ই পারমাণবিক বিক্রিয়া ঘটছে। *বিকিরণ অংশ: এই অংশে ভিতরের অংশে উৎপন্ন আলো এবং তাপ পৃষ্ঠের দিকে বেরিয়ে যাওয়ার পথে লড়াই করে। যে গ্যাসগুলি এই অংশ তৈরি করে সেগুলি খুব ঘন এবং এগুলি শোষণও করে আর রশ্মি নির্গত করে। তোমরা কি কখনো জলের মধ্য দিয়ে দৌড়ানোর চেষ্টা করেছো? সূর্যের এই অঞ্চলে আলো তরঙ্গের জন্য এটি এমনই। কোন কিছুতে প্রবেশের আগে আলো খুব বেশি দূরে যেতে পারে না। তারপর এটি একটি ভিন্ন দিকে চলে যায়। এইভাবে আলো খুব বেশি দূরে যায় না।এই জোন থেকে বের হতে আলোর একটি রশ্মির দশ লক্ষ বছর সময় লাগতে পারে। *পরিচলন অংশ: তোমরা কি কখনও আগুনের উপরে বাতাস জ্বলতে দেখেছ? এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক আমি মামুন ইকবাল উইকি বই এ অবদান রাখতে চাই এবং এ ব্যাপারে উইকিপিডিয়ার সর্বপ্রকার প্রশাসক এবং পরীক্ষকের এর কাছ থেকে সাহায্য প্রার্থনা করি। বিভিন্ন প্রকার লেখালেখি করার অভিজ্ঞতা আমার আছে। কবিতা গল্প নিবন্ধ ইত্যাদি। আমার এই সমস্ত অভিজ্ঞতা উইকি বইতে কাজে লাগানোর ইচ্ছা পোষণ করি। উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক প্রাচীন পুয়েবলো জনগোষ্ঠী হচ্ছে আমেরিকান আদিবাসী যারা আনাসাজি নামেও পরিচিত, যদিও তাদের বংশধরেরা নিজেদের এই নামে ডাকতে পছন্দ করেনা। তারা আধুনিক পুয়েবলোদের পুর্বপরুষ ছিল। তাদের সংস্কৃতি খৃষ্টপূর্ব ১২০০ অব্দে বিকশিত হয়েছিল। ==তারা কোন দেশে বাস করতো প্রাচীন পুয়েবলো জনগোষ্ঠী বর্তমান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে বাস করতো। সমতল চূড়াযুক্ত পাহাড়ে পূর্ণ মরুভূমির উঁচু অংশে বসবাস করতো। যা মাসাস নামে পরিচিত ছিল। ইউটা, কলরাডো, নিউ মেক্সিকো এবং অ্যারোজোনা "ফোর কর্নার্স" নামে একটি এলাকায় এসে মিলিত হয়। "ফোর কর্নারর্সের" আশেপাশের এলাকাগুলোই ছিল পুয়েবলো জনগোষ্ঠীর আবাস। আর সম্ভবত এজন্যই "ফোর কর্নার্স"কে পুয়েবলো কর্নার্স" নামেও ডাকা হয়। ওর্ট মেঘ বা ওর্ট ক্লাউড হচ্ছে লক্ষ লক্ষ ধূমকেতু-জাতীয় বস্তু দিয়ে তৈরি একটি বিশাল বলয় যা সৌরজগতের সবচেয়ে বাইরের প্রান্তে অবস্থিত। কোনো ধূমকেতু সৌরজগতের মধ্য দিয়ে বেশ কয়েকবার অতিক্রম করার সাথে সাথে সূর্যের তাপে ধীরে ধীরে এই বস্তুতে থাকা বরফ গলে গিয়ে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। এর ফলে কেবল সেসব বস্তুর কঠিন ধ্বংসাবশেষের সামান্য অংশই অবশিষ্ট থাকে। কিন্তু ধূমকেতুগুলো যদি সৌরজগতের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় যদি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়, তাহলে আর কখনোই সেই ধূমকেতুর আবির্ভাব হবে না। বরং নতুন কোনো ধূমকেতু উপস্থিত হবে। অন্যথায় আমরা আর কোনও ধূমকেতু দেখতে পাব না। ধূমকেতু পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পরেও "কেন নতুন ধূমকেতু্র আবির্ভাব হয়ে থাকে" তা ব্যাখ্যা করতে জ্যান ওর্ট এই ওর্ট মেঘের ধারণাটি ব্যবহার করেছিলেন। আপনি যদি পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব কল্পনা করতে পারেন, তাহলে ওর্ট মেঘের ধূমকেতুগুলো এর চেয়ে আরও ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ গুণ দূরে! এটি সূর্য ও প্লুটোর মধ্যবর্তী দূরত্ব থেকেও ১,০০০ গুণ দূরে এবং আমদের নিকটতম প্রতিবেশী নক্ষত্র প্রক্সিমা সেন্টৌরির দূরত্বের প্রায় এক চতুর্থাংশ দূরে অবস্থিত। সূর্য থেকে ওর্ট মেঘের বাইরের প্রান্তে যেতে আলো এক বছর সময় নেয়। ওর্ট ক্লাউড কীভাবে গঠিত হয়েছিল ওর্ট ক্লাউডে কী বস্তু রয়েছে সেডনা নামের একটি বস্তু আবিষ্কৃত হয়েছে যা ওর্ট ক্লাউডের অন্তর্গত হতে পারে বলে মনে করা হয় (যদিও এটি আসলে কুইপার বেষ্টনী ও ওর্ট ক্লাউডের মধ্যবর্তী কোনো অংশের বস্তু।) বস্তুটি ১,১৮০ থেকে ১,৮০০ কিলোমিটার জুড়ে অবস্থিত। এর কক্ষপথ পৃথিবীর চেয়ে সূর্য থেকে ৭৬ থেকে ৯২৮ গুণ বেশি প্রসারিত। সেডনা প্রায় প্রতি ১১,২৫০ বছরে একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। শেষবার যখন সেডনা তার কক্ষপথের বর্তমান অবস্থানে ছিল, তখন পৃথিবীর সর্বশেষ বরফ যুগের সমাপ্তি হচ্ছিল! কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন যে সেডনাকে কুইপার বেল্টে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এই মতের দ্বারা কুইপার বেল্টেকে আরও বড় হিসেবে গণ্য করা হয়। ত * বুধ সূর্যের চারিদিকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে অন্য যে কোন গ্রহের তুলনায় অধিক দ্রুত আবর্তিত হয়। * বুধের পৃষ্ঠতলের তাপমাত্রা -১৮০° সেন্টিগ্রেড ৩০০° ফারেনহাইট) থেকে ৪৩০° সেন্টিগ্রেড (৮০০° ফারেনহাইট) পর্যন্ত হেরফের হতে পারে। পৃথিবীতে রেকর্ড (নথিভূক্ত) করা হয়েছে এমন সর্বাধিক তাপমাত্রা ছিল ৫৮° সেন্টিগ্রেড (১৩৬° ফারেনহাইট)। * বুধের উত্তর এবং দক্ষিণ মেরুতে বরফ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। * বুধ সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম গ্রহ। * প্রাচীন কালে রোমানরা তাদের গণনায় সপ্তাহের একটি দিনের নাম রেখেছিলেন বুধগ্রহ বা মার্কারির নামে। তাই নয় আজও বুধবারকে ফরাসি ভাষায় মারক্রেদি' ও স্পেনীয় ভাষায় মিয়েরকোলেস বলা হয়ে থাকে। বুধ সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থিত গ্রহ। এটি একটি "শিলাময় গ্রহ যার অর্থ এই গ্রহটি পৃথিবীর মতোই ভৌম তথা‌ কঠিন শিলা দ্বারা নির্মিত। এর কোন বায়বীয় পরিবেশ না থাকায় আবহাওয়া অনুপস্থিত। বহুদিন যাবৎ শুধু মারিনার ১০ নামক মহাকাশযানটিই‌ বুধের দেখা পেয়েছিল। ২০০৮ জানুয়ারি মাসে মেসেঞ্জার নামক মহাকাশযান বুধকে অতিক্রম করে। এছাড়া এই মহাকাশযানটি বুধকে এখনো অবধি আরও দুইবার অতিক্রম করেছে এবং ২০১১ থেকে গ্রহটির চারদিকে নিরীক্ষণ শুরু করেছে। পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদের মত বুধেও একাধিক গর্তের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে। বুধের পৃষ্ঠতলে প্রাপ্ত বৃহত্তম গর্তটি হল ক্যালোরিস বেসিন''। এটি প্রায় ১,৩০০ কিলোমিটার প্রশস্ত। বড় আকারের কোন গ্রহাণুর সাথে বুধের সংঘর্ষে এই গর্তের সৃষ্টি। অনুমান করা হয় ওই গ্রহাণু প্রায় ১০০ কিলোমিটার প্রশস্ত ছিল, কিন্তু তা বুধের পৃষ্ঠতলে দৃঢ় আঘাত করার ফলে সৃষ্ট গর্তের আকৃতি ওই গ্রহণুর চেয়ে অধিক হয়। এর পৃষ্ঠতলের একাধিক বড় গর্ত রয়েছে যা স্কার্পস বা খাত নামে পরিচিত। বহু বছর পূর্বে বুধ শীতলীকৃত হতে থাকলে এই খাতগুলির সৃষ্টি হয়। উপরিতল সংকুচিত হতে থাকে ফলে কিছু কিছু স্থানে তলকুঞ্চন দেখা যায়। বুধ গ্রহের উত্তর এবং দক্ষিণ মেরুতে বরফ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। পৃথিবীর মতোই বুধের এই প্রান্তিক বিন্দু দুটি (মেরু বা "পোল" বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে) সূর্য থেকে তুলনামূলক কম উষ্ণতা গ্রহণ করে। কারণে ওই দুই অঞ্চলের বরফ গলার সম্ভাবনা কম। সূর্যের অতিনিকটে অবস্থানের কারণে দিনের বেলায় বুধের তাপমাত্রা অধিক (৪০০° সেন্টিগ্রেডের বেশি) থাকে। আবার বুধে আবহাওয়ার অনুপস্থিতির কারণে এই গ্রহের পৃষ্ঠতল থেকে খুব দ্রুত উষ্ণতা হ্রাস পেতে থাকে ফলে রাত্রিবেলা অতিরিক্ত শীতল অনুভব হয়। পাতা -১৭৫° সেন্টিগ্রেডেরও নিচে নেমে যেতে পারে। এই গ্রহে একদিনের দৈর্ঘ্য কত পৃথিবীর তুলনায় বুধ নিজের অক্ষের চারদিকে অত্যধিক ধীরগতিতে ঘূর্ণন সম্পন্ন করে। দূরবর্তী কোনো স্থির নক্ষত্র থেকে দেখলে বুধ নিজের অক্ষের চারদিকে ঘুরতে পৃথিবীর গণনায় ৫৮ দিন অতিবাহিত করে। উপরন্তু বুধ সূর্যের চারদিকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে অতি দ্রুত আবর্তন সম্পন্ন করার জন্য এর এক একটি দিন ৫৮ দিনের বেশি হয়। যদি কেউ বুধের নিরক্ষরেখা বরাবর একটি নির্দিষ্ট স্থানে অবস্থান করে মধ্যাহ্ন থেকে সূর্যাস্ত, সূর্যাস্ত থেকে পরবর্তী সূর্যোদয় এবং পরবর্তী মধ্যাহ্ন পর্যন্ত সময় গণনা করেন তবে এই আহ্নিক গতি সম্পন্ন হতে পৃথিবীর মোট ১৭৬ দিন সময় লাগবে। এইরূপ দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রাত গ্রহটির পৃষ্ঠতলের উষ্ণতায় এত পরিমাণ হেরফের লক্ষ্য করা যায়। বুধগ্রহে এক বছরের ব্যপ্তি কত সৌরজগতের গ্রহ গুলির মধ্যে বুধের এক বছর সবচেয়ে স্বল্প দৈর্ঘ্যের, যা পৃথিবীর ৮৮ দিনের সমান। পূর্বে বিশ্বাস করা হতো বুধের একটি পার্শ্ব সব সময় সূর্যের মুখোমুখি থাকে। এই তথ্য সত্য হওয়ার জন্য বুধকে নিজের অক্ষের চারদিকে এবং নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে আবর্তন করতে সমপরিমাণ সময় নিতে হবে। সুক্ষ্ম বিচারের পর্যালোচনা করে পরবর্তীকালে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া গিয়েছে যে বুধবার কক্ষপথের তুলনায় নিজ অক্ষের চারদিকে দ্রুত ঘূর্ণন সম্পন্ন করে থাকে। কক্ষপথের গতি এবং আহ্নিক গতির মিলত প্রভাবের ফলে বুধে একটি দিন (একটি সূর্যোদয় থেকে পরবর্তী সূর্যোদয়ের মধ্যবর্তী সময়কাল) একটি বছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ সময়ব্যাপী হয়ে থাকে। বুধের কেন্দ্র অর্ধগলিত (তরল) অবস্থার লোহা দ্বারা গঠিত। কেন্দ্রে লৌহ পদার্থের উপস্থিতি প্রমাণিত হয় কারণ বুধ চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি করতে সক্ষম। গ্রহের আয়তন অনুপাতে সৌরজগতের অন্যান্য সকল গ্রহের তুলনায় সর্বাধিক পরিমাণে লোহা রয়েছে বুধে। কেন্দ্র ব্যতীত বুধের বাকি অংশে রয়েছে কঠিন শিলাময় আবরণ, একটি বিশেষ ধরনের শিলা সিলিকেট রকস দ্বারা নির্মিত। দুই মেরুর দিকে রয়েছে একাধিক গর্ত যা প্রতিনিয়ত অন্ধকারাচ্ছন্ন অবস্থায় রয়েছে। কিছু গর্তে রয়েছে বরফ। বুধে একটি বড় আকারের গর্ত পরিলক্ষিত হয়েছে যা ক্যালোরিস বেসিন নামে পরিচিত। কোন গ্রহাণু বা ধুমকেতু বুধ পৃষ্ঠে পতনের পর লাভা বা গলিত শিলা ওই অংশে জমে তৈরি হয়েছে এই গর্ত। এই গর্তের গোলাকৃতি দেওয়াল দুই কিলোমিটারেরও বেশি উঁচু। বুধের মাধ্যাকর্ষণ আমার ওপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে যদি তুমি বুধে অবস্থান করো তবে এটি তোমাকে পৃথিবীর তুলনায় অর্ধেকেরও কম পরিমাণ (৩৮ অভিকর্ষজ বল প্রয়োগ করবে। একটি বস্তু যার পৃথিবীতে ওজন ১০০ পাউন্ড, বুধে তার ওজন হবে মাত্র ৩৮ পাউন্ড। বুধ গ্রহের উপস্থিতি আবিষ্কারক কে তথ্য সঠিক কারো জানা নেই কিন্তু প্রথম জানা নথিভূক্ত পর্যবেক্ষণ বলা যেতে পারে তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার বছর পূর্বে তথা খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতাব্দীর অ্যাসাইরিয়ার মাটির ট্যাবলেট। সম্ভবত এটিই ছিল বুধের গতিবিধি সম্পর্কিত একটি তথ্যবহুল নিবন্ধ আকার। এই ট্যাবলেট গুলিতে বুধকে (ভাষান্তরে দ্য জাম্পিং প্লানেট বলে অভিহিত করা হয়েছে। প্রায় সমস্ত প্রাচীন সভ্যতায় বুধের আলাদা আলাদা নিজস্ব লিখিত নিবন্ধিত নাম রয়েছে। ১৬৩৯ সালে এক ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী গিওভান্নি জুপি লক্ষ্য করেন পৃথিবীর চারদিকে ঘোরার জন্য চাঁদের যেমন চন্দ্রকলা তৈরি হয় বুধেরও ঠিক তেমনিই সূর্যের চারদিকে ঘোরার কারণে একাধিক পর্যায় রয়েছে। এই তথ্য প্রমাণ করে সূর্যের চারদিকে বুধের একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথ অবশ্যই রয়েছে, এই ধারণাটি ছিল সেই সময়ে একেবারে নতুন পর্যবেক্ষণ, যদিও তার এক শতাব্দী পূর্বে জ্যোতির্বিজ্ঞানী কোপার্নিকাস অনুরূপ ধারণার সূত্রপাত করেছিলেন। বিংশ শতাব্দীর পূর্বে প্রতিটি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর কাছে বুধের আর্নিক এবং বার্ষিক গতি সম্বন্ধীয় একাধিক জিজ্ঞাস্য অস্পষ্ট ছিল। ১৯৬২ সালে কিছু জ্যোতির্বিজ্ঞানী এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বুধে রাডার সিগনাল প্রেরণ করেন, যা ৫৯ দিন পর আমার পৃথিবীপৃষ্ঠে ফেরত আসে, অর্থ বুধঃ সূর্যের চারদিকে আবর্তিত হতে ৫৯ দিন অতিবাহিত করে। যেহেতু বুধ সূর্যের খুব কাছাকাছি অবস্থিত এবং পৃথিবীর তুলনায় এই গ্রহটি সূর্যকে অধিক দ্রুত আবর্তন করে তাই পৃথিবী থেকে বুধে কোনো স্পেস প্রোব মহাকাশ পরীক্ষক যান) প্রেরণ করা সহজ কাজ নয়। কোন স্পেস প্রোবকে বুধের চারিদিকে ঘোরার জন্য বুধের মাটিতে অবস্থান করার জন্য বুধের গতিতে ওই প্রোবটিকে ক্রমধাবমান করবার প্রয়োজন ছিল যা অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ সাপেক্ষ। ১৯৭৩ সালে দুধের গঠন পরিমাপ এবং এর পৃষ্ঠতলের অনুমান পাওয়ার জন্য মারিনার ১০ স্পেস প্রোব পাঠানো হয়। যেহেতু বুধকে প্রদক্ষিণ করা যথেষ্ট ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়াবে তাই এই মহাকাশ পরীক্ষক যান বুধের বদলে সূর্যের চারদিকে ঘোরা শুরু করে ও যতবার এটি বুধের নিকটতম অবস্থানে আসে ততবার ছবি সংগ্রহ করতে থাকে। দুর্ভাগ্যবশত বুধের ৪৫% পৃষ্ঠতলের চিত্রাঙ্কণ করার পর মারিনার ১০-এর জ্বালানি শেষ হয়ে যায়। তবে একটি বুধের লৌহসমৃদ্ধ কেন্দ্র এবং চৌম্বক ক্ষেত্রের উপস্থিতি আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়। ২৯ বছর পর ২০০৪ সালে মেসেঞ্জার নামে আরেকটি প্রোব উৎক্ষেপণ করা হয়। মেসেঞ্জারের উদ্দেশ্য ছিল বুধের উপরিতল, মহাকাশ পরিবেশ, ভূ-রসায়ন ও গ্রহ সংক্রান্ত শ্রেণীবিন্যাসের বিভিন্ন তথ্য প্রেরণ করা। মেসেঞ্জার একটি বিশেষ জটিল পথে অধিক জ্বালানি খরচ না করে ধীরে ধীরে বুধের গতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নিজের গতি বৃদ্ধি করার ক্ষমতা রাখে। এটি বুধকে এখন অবধি তিনবার অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে ও উৎক্ষেপণের ৬ বছরের মধ্যে বুধের কক্ষপথের চারদিকে অবস্থান করতে সফল হয়েছে। ২০১৩ সালের মার্চ মাসের মধ্যে মেসেঞ্জার বুধের উপরিতলের ১০০% চিত্রাঙ্কন করতে পেরেছে। কার নামে বুধগ্রহের নামকরণ করা হয়েছে রোমের পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে মার্কারি (বুধের ইংরেজি নাম) বা লাতিনে মারকিউরিয়াস ছিলেন দেবতাদের বার্তাপ্রেরক বা দূত। তার পরিধানে ছিল একটি টুপি এবং ডানা সহ একজোড়া পাদুকা, যা মার্কারির বিশ্বব্যাপী দ্রুত ভ্রমণে সহায়ক ছিল। বুধ গ্রহের ইংরেজি নাম এই মার্কারির নামে করা হয় কারণ সৌরজগতে এই গ্রহ সবচেয়ে দ্রুত সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। গ্রহটি প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৪৮ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। (খুব স্বাভাবিকভাবেই রোমানরা এই তথ্য জানতেন না কিন্তু তারা আকাশে বুধের দ্রুতগতি চাক্ষুষ করেছিলেন) গ্রীকরা এই ব্যবস্থাকে হার্মিস বলতেন। *মঙ্গলপৃষ্ঠের পাথরে মরিচা থাকার কারণে মঙ্গল লাল *মঙ্গলগ্রহের একটি আগ্নেয়গি অলিম্পাস মনস আমাদের সৌরজগতের সর্বোচ্চ পর্বত। *মঙ্গল গ্রহের মেরুতে বরফের আচ্ছাদন রয়েছে যা পৃথিবীর মতো দেখতে। *মঙ্গল গ্রহে প্রাচীন নদীখাত রয়েছে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন সেখানে লক্ষ লক্ষ বা কোটি বছর আগে পানি প্রবাহিত হতো। *মঙ্গলগ্রহের টুটিং ক্রেটারটি লন্ডনের একটি শহরতলির নামে নামকরণ করা হয়েছিল কারণ আবিষ্কারক "ভেবেছিলেন [তার] মা এবং ভাই মঙ্গলগ্রহে একটি ভূমি ফর্মের সাথে তাদের নিজের শহরকে জোড়া দিয়ে একটি লাথি মেরে বের করে দেবে"। মঙ্গল হচ্ছে সৌরজগতের চতুর্থ গ্রহ। এটিকে পাথুরে বা স্থল গ্রহ বলা হয়, কারণ এর বাইরের স্তর পৃথিবীর মতো পাথুরে উপাদান দিয়ে তৈরি। মঙ্গল সৌরজগতের আটটি প্রধান গ্রহের মধ্যে দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম। শুধু বুধ গ্রহই মঙ্গলের চেয়ে ছোট। এটি প্রায় ৭,০০০ কিলোমিটার (কিমি) প্রশস্ত। অর্থাৎ এর প্রস্থ পৃথিবীর প্রস্থের অর্ধেকের চেয়ে বেশি প্রস্থ। এর আয়তন পৃথিবীর আয়তনের প্রায় ১৫%। পৃথিবীর অনেকটা অংশই পানিতে আচ্ছাদিত হওয়ায় মঙ্গলের মোট পৃষ্ঠভাগ পৃথিবীর প্রায় সম্পূর্ণ স্থলভাগের চেয়ে বড়। ধারণা করা যায় যে, এর এই আকারের ফলে ভবিষ্যতে হয়তো মঙ্গলের বুকে মানব বসতি গড়ে উঠতে পারে।{{clear}} মঙ্গলের পৃষ্ঠভাগ অনেকটাি পৃথিবীর মরুভূমির মতো। এটি খুব শুষ্ক এবং ধুলোময়। পৃথিবীর তুলনায় সূর্য থেকে দূরে অবস্থিত হওয়ায় এটি খুব ঠান্ডা। সেখানে প্রচুর আলগা পাথর এবং সূক্ষ্ম বালির টিলা রয়েছে। এর "ইমপ্যাক্ট ক্র্যাটার"গুলো পৃষ্ঠকে চিহ্নিত করে, তবে এগুলি চাঁদের মতো সাধারণ নয়। এসব ইমপ্যাক্ট ক্র্যাটার জাতীয় গর্তগুলির মধ্যে একটি হ'ল বিশালাকৃতির হেলাস প্লানিটিয়া''। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আকারের প্রায় অর্ধেক। গ্রহের দক্ষিণ গোলার্ধে অংশে উত্তর গোলার্ধের চেয়ে বেশি গর্ত রয়েছে। দক্ষিণ গোলার্ধের উচ্চতাও বেশি মঙ্গল গ্রহে থারসিস বাল্জ নামে একটি এলাকা রয়েছে, যেখানে চারটি বিশাল আগ্নেয়গিরি রয়েছে। এই আগ্নেয়গিরিগুলি লক্ষ লক্ষ বছর ধরে বিস্ফোরিত হয়নি। এগুলোর মধ্যে বৃহত্তম আগ্নেয়গিরিটির নাম অলিম্পাস মনস। এটি ২৭ কিলোমিটার উঁচু। তাই এটিসৌরজগতের সর্বোচ্চ পর্বত। এই পর্বতের উচ্চতা পৃথিবীর উচ্চতম পর্বত মাউন্ট এভারেস্টের চেয়েও তিন গুণ বেশি। এটি ৬২৫ কিলোমিটার জুড়ে অবস্থিত। যা প্রায় মার্কিন অঙ্গরাজ্য অ্যারিজোনার মতো বৃহৎ এলাকা ত। মঙ্গলগ্রহে ভ্যালেস মেরিনারিস নামে একটি বিশাল গিরিখাতও রয়েছে। এটি পৃথিবীর গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের চেয়ে অনেক বড়। এটি ৪০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ, ৭ কিলোমিটার গভীর এবং ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া। বিজ্ঞানীরা মনে কর যে যখন থারসিস বাল্জ তৈরি হয়েছিল, তখন মঙ্গলের পৃষ্ঠটি ফাটল ধরে ভ্যালেস মেরিনারিস গঠিত হয়েছিল। পৃথিবীর মতো মঙ্গল গ্রহের মেরুতেও বরফের আচ্ছাদন রয়েছে। এগুলো মূলত হিমায়িত কার্বন ডাই অক্সাইড পাশাপাশি বরফ দিয়ে তৈরি। মঙ্গল গ্রহের শীতকালে বায়ুমণ্ডলে থাকা কার্বন ডাই অক্সাইড জমে যাওয়ার ফলে প্রতিটি মেরুতে বরফের আচ্ছাদন বৃদ্ধি পায়। মঙ্গল গ্রহের গ্রীষ্মকালে আবার এই আচ্ছাদন সঙ্কুচিত হয়ে যায়। পৃথিবীর মতোই মঙ্গল গ্রহের এক মেরুতে যখন শীত কাল হয় তখন অন্য মেরুতে গ্রীষ্ম হয়। মঙ্গলের কিছু কিছু স্থানে শুকনো খাত রয়েছে। যা দেখে মনে হয় কোনো এক সময় এগুলো প্রবাহিত পানির মাধ্যমে তৈরি হয়েছিল। সুতরাং, অনেক দিন আগে মঙ্গল গ্রহে হয়তো পানির হ্রদ ও নদী ছিল বলে অনুমান করা হয়। ধারণা করা হয় এখন সমস্ত পানি ভূপৃষ্ঠের নিচে বরফ হিসেবে হিমায়িত হয়ে গেছে। মঙ্গলগ্রহে একটি বায়ুমণ্ডল রয়েছে, তবে এটি খুব পাতলা। অক্সিজেনের চেয়ে এতে অনেক বেশি কার্বন ডাই অক্সাইড রয়েছে। (অক্সিজেন হল আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয় গ্যাস। শ্বাস নেওয়ার সময় আমরা মূলত এই গ্যাস গ্রহণ করি; অন্যদিকে শ্বাস্তত্যাগের সময় আমরা কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করি।) সুতরাং, মঙ্গল গ্রহ ভ্রমণের জন্য আমাদের স্পেসস্যুটের প্রয়োজন হবে। মঙ্গল গ্রহের বায়ুমণ্ডল ছোট উল্কাপিণ্ড থেকে এর পৃষ্ঠকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। মঙ্গল গ্রহ যখন সূর্যের সবচেয়ে কাছে আসে, তখন বায়ুমণ্ডলের ধুলোর ঝড় সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে কিছু ঝড় বিশা্লাকৃতির হতে পারে। এগুলো পুরো গ্রহকেই ধুলোর মেঘে ঢেকে ফেলতে পারে। মঙ্গলগ্রহে ধুলো-ঝড় শত শত দিন স্থায়ী হতে পারে। এসময় বাতাসের গতি বেগ ঘন্টায় ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে পৃথিবী থেকে এই ধরণের বিশাল ঝড় দেখা গেছে। শুক্রগ্রহে এক বছর ও এক দিন কতক্ষণ মঙ্গলের ঘূর্ণন অক্ষ অনেকটা পৃথিবীর মতোই একটি নির্দিষ্ট কোণে হেলানো। এই হেলে থাকার ফলে সূর্যের চারপাশে আবর্তনের মাধ্যমে মঙ্গলগ্রহে ঋতু সৃষ্টি হয়। পৃথিবীর মতোই সূর্যের চারপাশে আবর্তনকালে গ্রহের যে অর্ধেক অংশ সূর্যের দিকে ঝুঁকে থাকে সেখানে গ্রীষ্মকাল ঘটে। আর বাকি অর্ধেক অংশে শীতকাল ঘটে। মঙ্গল গ্রহের অর্ধেক বছর অতিবাহিত হওয়ার পর ঋতু ঠিক উলটো হয়ে যায়। অর্থাৎ, পৃথিবীর মতোই আগে যেখানে গ্রীষ্মকাল ছিল সেখানে শীতকাল এবং যেখানে শীতকাল ছিল সেখানে গ্রীষ্মকাল ঘটে। তবে এই ঋতুগুলি পৃথিবীর চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ দীর্ঘ। মঙ্গলের বাইরের পাথুরে পৃষ্ঠকে "ক্রাস্ট" বলা হয়। ভূত্বকের বেশিরভাগ অংশ বেসল্ট থেকে তৈরি। লাভা ঠান্ডা হয়ে গেলে উৎপন্ন হওয়া শিলাই হচ্ছে বেসল্ট। পৃথিবীর মতো, মঙ্গলগ্রহের ভূত্বকের নিচে পাথরের একটি পুরু স্তর রয়েছে যাকে ম্যান্টল বলা হয়। ম্যান্টল ভূত্বকের চেয়ে অনেক বেশি গরম, এবং ম্যান্টল শিলা আংশিকভাবে গলিত। কিন্তু মঙ্গলগ্রহের ভূত্বক খুব ঘন হয়ে গেছে। তাই ম্যান্টল থেকে লাভা আর পৃষ্ঠে পৌঁছায় না। মঙ্গলগ্রহে আগ্নেয়গিরি রয়েছে, কিন্তু এই কারণেই সেগুলো আর সক্রিয় নয়। মঙ্গলে আমি নিজেকে কতটা ভারি অনুভব করব তুমি যদি মঙ্গলগ্রহে থাকতে, তাহলে তুমি নিজেকে হালকা অনুভব করতে, কারণ মঙ্গলের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের দুই পঞ্চমাংশ। অর্থাৎ, পৃথিবীতে তুমি নিজের যে ওজন অনুভব করবে, মঙ্গলে তুমি সেই ওজনের পাঁচ ভাগের দুই ভাগ অনুভব করবে। সেখানে তুমি পৃথিবীর অনুরূপ বস্তুর তুলনায় প্রায় তিনগুণ ওজনের বস্তুগুলি তুলতে পারবে। আবার তুমি লাফিয়ে প্রায় তিনগুণ উঁচুতে উঠতে পারবে, এবং একই উচ্চতা থেকে মাটিতে পড়তে অনেক বেশি সময় লাগবে। যদিও দেখে মনে হচ্ছে তুমি মঙ্গলগ্রহে কমিক-বইয়ের নায়কের মতো হবে, তবুও কিছু জিনিস আছে যা তুমি করতে পারবে না। যদিও মঙ্গলে একটি বড় পাথরের ওজন কম হবে এবং তুমি এটি তুলতে পারবে, তবুও এটির ভর একই থাকবে। তুমি যদি এটি ধরার চেষ্টা কর, তোমার হাতে এটি আঘাত করবে। এটি যদি তোমার উপর পড়ে, তাহলে এটি তোমাকে আহত করবে। মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠে একটি গাড়ির গতি বাড়ানোর জন্য একই পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন হবে, যদিও চড়াই পথে চলতে কম সমস্যা হবে। তবে, এটি থামানোর জন্য আরও বেশি জায়গা প্রয়োজন হতে পারে। মাধ্যাকর্ষণ কম হওয়ার কারণে একটি যানবাহন মঙ্গলগ্রহের মাটিকে ততটা শক্তিশালীভাবে "গ্রিপ" করবে না, তবে ক্রমাগত ভর যানটিকে ঠিক ততটাই শক্তিশালীভাবে চলতে সাহায্য করবে, যা স্কিডে যাওয়া সহজ করে তুলবে। কার নামে গ্রহটির নামকরণ করা হয়েছে রোমান পুরাণ অনুসারে "মার্স" যুদ্ধ ও কৃষি দেবতা ছিল। মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠভাগে থাকা পাথরগুলোতে মরিচা ধরে যাওয়ার ফলে গ্রহটিকে রক্তের মতো লাল দেখায়। সেই কারণেই রোমান যুদ্ধ-দেবতা মার্সের নামানুসারেই মঙ্গল গ্রহের ইংরেজি নামকরণ করা হয়েছে। প্রায় ৪০০ বছরেরও বেশি আগে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতায় মঙ্গলের গতিবিধি নথিবদ্ধ করা হয়েছিল। সেতি ১ নামের একজন ফারাওয়ের সমাধি ছাদে মঙ্গল গ্রহের ছবি আঁকা হয়েছিল। ব্যাবিলনীয়রা (মধ্যপ্রাচ্যে চীনা এবং গ্রিকরাও ৩০ বছরেরও বেশি আগে মঙ্গল গ্রহ নিয়ে গবেষণা করেছিল। গ্রিকরা ব্যাবিলনীয়দের কাছ থেকে মঙ্গল গ্রহ সম্বন্ধে জানতে পেরেছিল। ব্যাবিলনীয়রা আকাশে দেখা মঙ্গল গ্রহকে তাদের যুদ্ধের দেবতা বলে অভিহিত করেছিল। তারা এর নাম দিয়েছিল নেরগাল। এর ফলে গ্রিকতা একে তাদের নিজস্ব যুদ্ধের দেবতা আরিস বলে অভিহিত করেছিল। ১৯৬০ সালে মার্স ১ এর মাধ্যমে মঙ্গল গ্রহ অনুসন্ধানের প্রথম চেষ্টা করা হয়। ১৯৬০-এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্যান্য মিশনের সাথে এটি ব্যর্থ হয়। ১৯৬৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মেরিনার ৪ এর মাধ্যমে মঙ্গল গ্রহে প্রথম সফল মিশন পরিচালনা করা হয়েছিল। মঙ্গল গ্রহে অন্যান্য মেরিনার মিশনগুলোর বেশিরভাগই সফল হয়েছিল। মঙ্গলগ্রহে শেষ মেরিনার মিশন মেরিনার ৯ ধুলোঝড়ের মধ্যে সেখানে পৌঁছেছিল, এবং ভূপৃষ্ঠের দিকে ভাল ভাবে দেখার আগে বেশ কয়েক মাস ধরে গ্রহটিকে প্রদক্ষিণ করেছিল। এই পর্যন্ত এই সমস্ত মিশন ফ্লাইবাই বা অরবিটার ছিল। মঙ্গল গ্রহে অবতরণকারী প্রথম মহাকাশযান ছিল ১৯৭৬ সালের ভাইকিং ১। ভাইকিং ২ ১৯ দিন পরে অবতরণ করে। একসাথে, তারা মঙ্গলের পৃষ্ঠের অনেক ভালো ছবি তুলেছিল। * শুক্রগ্রহে অবতরণকারী প্রথম অনুসন্ধানী মহাকাশযান ভেনেরা ৭ মাত্র ২৩ মিনিট পরেই শুক্র গ্রহের প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে ধ্বংস হয়ে যায়। * শুক্র পৃষ্ঠের প্রায় সকল বৈশিষ্ট্যই নারীদের নামে নামকরণ করা হয়েছে। * শুক্রের ১ দিন পৃথিবীর ১১৭ দিনের সমান! * প্রস্তাব করা হয়েছে, শুক্রের মেঘে কিছু আণুবীক্ষণিক জীব বাস করতে পারে। শুক্র হচ্ছে সৌরজগতের দ্বিতীয় গ্রহ। সূর্য থেকে দূরত্বের ভিত্তিতে বুধের পরেই এর অবস্থান। এটি একটি স্থলভূমি বিশিষ্ঠ বা পাথুরে গ্রহ। অর্থাৎ, ধারণা করা হয় যে এটি আমাদের পৃথিবীর মতই পাথর বা শীলা দ্বারা গঠিত। শুক্র পৃথিবী থেকে সামান্য ছোট। তাই শুক্রকে কখনও কখনও পৃথিবীর "যমজ গ্রহ" বা "বোন গ্রহ" হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শুক্রের ব্যাস প্রায় ১২,১০০ কিমি। গবেষণার জন্য গ্রহটিতে বেশ কয়েকটি অনুসন্ধানী মহাকাশযান পাঠানো হয়েছে। শুক্রের পৃষ্ঠ পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে খুব আলাদা। এটি খুব শুষ্ক এবং উত্তপ্ত। এর পৃষ্ঠ এতই গরম যে, সেখানে সীসা রাখলেও গলে যাবে। শুক্রের পৃষ্ঠের উপর বায়ুচাপ খুব বেশি। এর বায়ুমণ্ডলীয় চাপ পৃথিবীর সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ কিলোমিটার (৩,২৮০ ফুট) গভীরে অনুভূত চাপের সমান। শুক্র গ্রহের পৃষ্ঠভাগে নদীর মতো দেখতে খাত রয়েছে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন এসব খাত বিস্ফোরিত লাভার প্রবাহের ফলে সৃষ্টি হয়েছে। লাভা প্রবাহিত হতে হতে ঠান্ডা হওয়ার ফলে এসব খাতের সৃষ্টি হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। "অস্বাভাবিক ধরণের আগ্নেয়গিরি" হচ্ছে শুক্র গ্রহের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য যা অন্যান্য গ্রহে সাধারণত দেখা যায় না। এসব আগ্নেয়গিরিকে অ্যারাকনোইড বলা হয়। এগুলো সৌরজগতে থাকা অন্যান্য আগ্নেয়গিরি থেকে আলাদাভাবে গঠিত হয়েছে। এগুলো ঠিক কীভাবে গঠিত হয়েছিল, তা আমরা এখনও জানি না। তবে শুক্র গ্রহে পৃথিবীর মতো আগ্নেয়গিরিও রয়েছে। শুক্র পৃষ্ঠের কিছু অংশ মহাদেশের মতো দেখতে। এর মধ্যে বৃহত্তম অঞ্চলগুলির নাম ইশতার টেরা (ইশতারের দেশ, ইশতার ছিলেন শুক্রের অনুরূপ ব্যাবিলনীয় দেবী)। পৃথিবীর মহাসাগরের নিচে থাকা গভীর অববাহিকার মতো অববাহিকাও শুক্রের পৃষ্ঠে আবিষ্কৃত হয়েছে। কিন্তু শুক্রের এসব অববাহিকায় কোনও পানি নেই। শুক্রগ্রহে পর্বতশ্রেণী এবং উল্কা পাতের ফলে সৃষ্টি হওয়া গর্তের মতো বৈশিষ্ট্যও পাওয়া গেছে। শুক্র গ্রহের অন্যতম সর্বোচ্চ পর্বত ম্যাক্সওয়েল মন্টেস পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত মাউন্ট এভারেস্টের চেয়ে প্রায় ১১ কিলোমিটার উঁচু। শুক্র গ্রহ সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরে আসতে পৃথিবীর হিসেবে প্রায় ২২৫ দিন সময় নেয়। শুক্র সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহগুলির বেশিরভাগের বিপরীত দিকে আবর্তিত হয়। শুক্র নিজের অক্ষের চারপাশে নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে খুব ধীরে আবর্তন করে। গ্রহটি নিজের অক্ষের চারদিকে একবার ঘুরতে পৃথিবীর হিসেবে ১১৭ দিন সময় নেয়। অর্থাৎ, শুক্র গ্রহের ১ দিন পৃথিবীর ১১৭ দিনের সমান শুক্রগ্রহে একদিন দুপুর থেকে দুপুর পর্যন্ত বছরের দৈর্ঘ্যের পাশাপাশি ঘূর্ণনের সময়ের উপর নির্ভর করে এবং প্রায় ১১৭ টি পৃথিবীর দিন। আবার ধীর গতির কারণে দীনের দৈর্ঘ্য অনেক বেশি হওয়ায় শুক্র গ্রহের এক বছরে মাত্র দুইবার দিন-রাত্রি দেখা যায়। শুক্রগ্রহে এক বছর প্রায় ২২৫ পৃথিবী দিনের দীর্ঘ। এটি শুক্রকে তার অক্ষে ঘোরাতে এবং দুটি শুক্র দিনের কম সময় নেয়। শুক্রের পৃষ্ঠ, এর ভূত্বক, শিলা ছাড়া আর কিছুই আচ্ছাদিত নয়। কিন্তু, শুক্রের কেন্দ্রমণ্ডল নিকেল-লোহা দিয়ে তৈরি। শুক্রের চারপাশের বায়ুমণ্ডল খুব পুরু এবং কার্বন ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেন এবং বিষাক্ত গ্যাস দিয়ে তৈরি। এর ফলে শুক্রের বায়ুমণ্ডলের চাপ ও তাপ অনেক বেশি। শুক্রের মাধ্যাকর্ষণ মানুষকে কতটা টানবে আপনি যদি শুক্রগ্রহে থাকতেন, তবে এটি আপনাকে পৃথিবীর মতো প্রায় সমান ভাবেই নিচের দিকে টানত। এর বায়ুমণ্ডল ভূপৃষ্ঠে পৃথিবীর স্বাভাবিক সমুদ্রপৃষ্ঠের চাপের ৯০ গুণেরও বেশি চাপ প্রয়োগ করে। প্রায় তিন হাজার বছর পরে, ১৬১০ সালে, ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলি একটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করে পর্যবেক্ষণ করেছিলেন যে চাঁদের মতো শুক্রেরও বিভিন্ন পর্যায় বা দশা রয়েছে। শুক্রের এসব পর্যায় ঘটে কারণ একই সময়ে এর কেবল মাত্র সূর্যের দিকে মুখ করে থাকা দিকটি আলোকিত হয়। শুক্রের পর্যায়গুলি কোপারনিকাসের তত্ত্বকে সমর্থন করেছিল যে গ্রহগুলি সূর্যের চারপাশে ঘুরে। এরপর কয়েক বছর পর ১৬৩৯ সালে যিরমিয় হররকস নামে একজন ইংরেজ জ্যোতির্বিজ্ঞানী শুক্রের একটি ট্রানজিট পর্যবেক্ষণ করেন। শুক্র যখন পৃথিবী এবং সূর্যের ঠিক মাঝখানে দিয়ে যায় তখন পৃথিবী থেকে দিনের বেলায় শুক্রগ্রহ সূর্যের দিকে একটি ছোট বিন্দু হিসাবে দৃশ্যমান হয়। ১৭৬১ সালে একজন রুশ জ্যোতির্বিজ্ঞানী মিখাইল লোমনসভ শুক্রের আরেকটি ট্রানজিট দেখতে দেখতে দেখেন যে শুক্রের একটি বায়ুমণ্ডল রয়েছে। ১৯২০ এর দশক পর্যন্ত শুক্র সম্পর্কে আর বেশি কিছু আবিষ্কৃত হয়নি। এরপর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফ্র্যাঙ্ক রস শুক্রকে অতিবেগুনি আলো ব্যবহার করে পর্যবেক্ষণ করেন যে আলো রোদে পোড়ার কারণ হয় এবং প্রথমবারের মতো শুক্রগ্রহে মেঘের গঠন দেখেছিল। যাইহোক, পৃথিবী থেকে শুক্র সম্পর্কে শুধু এত কিছুই জানা যায়। মহাকাশ অনুসন্ধানের মাধ্যমে শুক্রের প্রথম সফল ছবিগুলি ১৯৬২ সালে মেরিনার ২ তুলেছিল। মেরিনার ২ ছিল প্রথম অনুসন্ধানী মহাকাশযান যা সফলভাবে অন্য গ্রহ পর্যবেক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছিল। এটি দুটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস দেখিয়েছে: শুক্রের কার্যত কোনও চৌম্বক ক্ষেত্র নেই, এবং শুক্রের তাপমাত্রা ৪৯০ থেকে ৫৯০ কেলভিন। এটি পৃথিবীতে একটি ওভেনের ভিতরের মতো গরম। কার নামে গ্রহটির নামকরণ করা হয়েছে বাংলা ভাষায় শুক্রের নামকরণ করা হয়েছে প্রাচীন বৈদিক হিন্দুধর্মের পৌরণিক ঋষি ও দেবতা এবং অসুর বা দৈত্যদের গুরু শুক্রাচার্যের নামানুসারে। অন্যদিকে ইংরেজি ভাষায় শুক্রের "ভেনাস" নাম রাখা হয়েছে রোমান প্রেমের দেবীর নামে। এটি ভোরের ঠিক আগে বা সূর্যাস্তের ঠিক পরে উজ্জ্বলভাবে জ্বলজ্বল করতে দেখা যাওয়ার ফলে গ্রহটিকে কখনও কখনও বাংলায় শুকতারা ও সন্ধ্যাতারা এবং ইংরেজিতে মর্নিং স্টার ও ইভনিং স্টার বলা হয়। অ্যাজটেক এবং গ্রীকরা শুক্রকে দুটি নাম দিয়েছিল। একটি নাম ছিল সকালের জন্য এবং অন্যটি সন্ধ্যার জন্য। যেহেতু শুক্র এবং পৃথিবী একই আকারের, বিজ্ঞানীরা শুক্রকে "পৃথিবীর বোন গ্রহ" বলেন। অনেক দিন ধরে বেশিরভাগ বিজ্ঞানী ভেবেছিলেন যে শুক্রে উদ্ভিদ, প্রাণী এবং সম্ভবত মানুষও রয়েছে। যাইহোক, যেহেতু শুক্র খুব বেশি গরম তাই আমরা এখন জানি যে সেখানে কোনও কিছুর পক্ষে থাকা অসম্ভব। সেখানে যেতে মানুষের কত সময় লাগবে সেখানে যেতে প্রায় দেড় বছর সময় লাগতে পারে। তবে কোনও মানুষের পক্ষে শুক্রগ্রহে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। ম্যান ইন দ্য মুন" সবসময় পুরুষের মতো দেখায় না। ভারতবর্ষের লোকেরা চরকাসহ একজন বৃদ্ধা মহিলাকে দেখতে পায়। মেক্সিকোর লোকেরা একটি খরগোশ দেখতে পায়! * চাঁদ পৃথিবীর তুলনায় অতো ছোট নয় এটি আসলে নিজ গ্রহের তুলনায় সৌরজগতের বৃহত্তম উপগ্রহ। কখনও কখনও পৃথিবী এবং চাঁদকে একসাথে 'বাইনারি' বা 'দ্বৈত গ্রহ ব্যবস্থা' বলা হয়। * চাঁদ সৌরজগতের পঞ্চম বৃহত্তম উপগ্রহ। * ২০০২ সালে গ্রহাণু হিসেবে আবির্ভূত আরেকটি বস্তুকে পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করতে দেখা যায়। পরে দেখা যায় এটি একটি রকেট বুস্টার। সৌরজগতের বেশিরভাগ গ্রহের উপগ্রহই তাদের গ্রহের তুলনায় আঁকারে অত্যন্ত ছোট হয়। তবে পৃথিবী এবং চাঁদের আঁকার অনেকটা কাছাকাছি। চাঁদের ব্যাস বা প্রশস্ততা প্রায় ৩,৫০০ কিলোমিটার। এই প্রশস্ততা পৃথিবীর আঁকারের (পৃথিবীর ব্যাস ১২,৬০০ কিলোমিটার) প্রায় চার ভাগের এক ভাগ, যা নিচের চিত্র থেকে বোঝা যায়। একারণে কখনও কখনও পৃথিবী ও চাঁদকে একত্রে বাইনারি' বা 'দ্বৈত গ্রহ ব্যবস্থা' বলা হয়ে থাকে। চাঁদের পৃষ্ঠ বা উপরিতল কেমন চাঁদে কোনো বায়ুমণ্ডল নেই। এবং এর পৃষ্ঠে তরল পানিও নেই। দিনের বেলায় এটি অত্যন্ত গরম এবং রাতের বেলা এটি প্রচন্ড ঠান্ডা। কোনো ব্যক্তি যদি চাদে যেতে চায় তাহলে তাকে সাথে করে অক্সিজেন বা বাতাস নিয়ে যেতে হবে এবং বিশেষ ধরনের পোশাক পরিধান করতে হবে। চাঁদের গায়ে অনেক গর্ত রয়েছে। এসব গর্তের মধ্যে সবথেকে বড়টির নাম দক্ষিণ মেরু-এইটকেন বেসিন। এটি প্রায় ২৫০০ কিলোমিটার বিস্তৃত। বিজ্ঞানীদের ধারণা মতে, অনেক আগে চাঁদের গায়ে বড় বড় পাথরের আঘাতের ফলে এসকল গর্ত সৃষ্টি হয়েছিল। কিছু কিছু গর্ত দেখলে মনে হয় এগুলো থেকে রশ্মি বেরিয়ে আসছে। এই রশ্মিগুলি হলো চাঁদের উপর আছড়ে পরা পাথরগুলি, যার ফলে এই গর্তগুলো তৈরি হয়েছিল। চাঁদের মেরুর কাছাকাছি কিছু গর্তে বরফ থাকতে পারে। এছাড়া চাঁদে মারিয়া নামক কিছু গাঢ় অঞ্চল রয়েছে। এগুলো অনেক আগে ঠান্ডা হয়ে যাওয়া লাভার কারনে তৈরি হয়েছিল। বেশিরভাগ মাইরাই আমরা পৃথিবী থেকে চাঁদের যে পাশ দেখতে পাই সেইপাশে রয়েছে। চাঁদের হালকা অঞ্চলগুলো হলো উচ্চভূমি। পৃথিবীর দিন হিসেবে মাত্র ২৭ দিনে চাঁদ একবার ঘূর্ণন বা আবর্তন সম্পন্ন করে। অর্থাৎ, চাঁদের নিজ অক্ষের চারপাশে একবার ঘুরতে মাত্র ২৭ দিন সময় লাগে। মজার ব্যাপার হচ্ছে পৃথিবীর চারপাশে চাঁদের একবার ঘুরতেও ২৭ দিন সময় লাগে! পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে (বা প্রদক্ষিণ করতে) চাঁদের ২৭ দিনের থেকে একটু বেশি সময় প্রয়োজন। চাঁদের ঘূর্ণন এবং প্রদক্ষিণকাল সমান হওয়ার কারনে আমরা পৃথিবী থেকে চাঁদের কেবল একটি পাশই দেখতে পাই। আমরা চাঁদের এইপাশকে নিকটবর্তী দিক বলি। এবং চাঁদের অপর পাশকে দূরবর্তী দিক বলি। ১৯৫৯ সালে লুনা ৩ নামক একটি প্রোব চাঁদের অপর পাশের কিছু চিত্র প্রদান করে। তখনই মানুষ প্রথমবারের মতো চাঁদের অপর পাশ দেখতে পেয়েছিল। চাঁদের উপরের পৃষ্ঠ মূলত পাথর ও ধুলাবালি দিয়ে তৈরি। চাঁদের বাইরের স্তরকে ভূত্বক বলা হয়। এই ভূত্বক নিকটবর্তী দিকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার পুরু এবং দূরবর্তী দিকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার পুরু। এটি মারিয়ার নিচে পাতলা এবং উচ্চভূমির নিচে মোটা। নিকটবর্তী দিকে ভূত্বক পাতলা হওয়ার কারনেই সম্ভবত এইপাশে মারিয়ার সংখ্যা বেশি। এটি পাতলা হওয়ার কারনে লাভা সহজেই উপরে উঠে এসেছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা অনুযায়ী চাঁদের ভিতরে ৩০০ কিলোমিটার প্রশস্ত একটি কেন্দ্র রয়েছে। এই কেন্দ্রটি কঠিন লোহার সমন্বয়ে গঠিত। চাঁদের কেন্দ্র কঠিন বা শক্ত হওয়ার কারনে চাঁদের নিজস্ব কোনো চৌম্বক ক্ষেত্র নেই। চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ আমার ওপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর প্রায় ছয় ভাগের একভাগ। তুমি যদি চাঁদে যাও তাহলে তোমার ওজন পৃথিবীর ওজনের ছয় ভাগের একভাগ হয়ে যাবে এবং তুমি নিজেকে অনেকটা ওজনহীন মনে করবে। একারণে নভোচারীদের কাছে চাঁদের পাথর উঠানো অনেক সহজ মনে হয়। কার নামে চাঁদের নামকরণ করা হয়েছে চাঁদের ইংরেজি শব্দ মুন Moon এবং মাসের ইংরেজি প্রতিশব্দ মান্থ month দুটোই চাঁদের গ্রিক ভাষার শব্দ মিন Mene থেকে এসেছে। এছাড়া চাঁদের অন্যান্য নাম রয়েছে, যেমন সেলিন, লুনা। সেলিন হলো গ্রীকদের চন্দ্রদেবী, এবং লুনা হলো রোমানদের চন্দ্রদেবী। রোমানরা তাদের দেবী ডায়ানকেও চাঁদের দেবী মনে করতো। ডিমোস সৌরজগতের অন্যতম ছোট চাঁদ, যা ফোবোসের অর্ধেক বা মাত্র ১২ কিমি ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট। যদিও আশ্চর্যজনক হচ্ছে যে, ডিমোস খুঁজে পাওয়া গেছে ও চাঁদ হিসেবে একে চিহ্নিত করা হয়েছে ফোবসের আগে। এর একটি কারণ হল মঙ্গল গ্রহ থেকে ডিমোসের দূরত্ব অনেক বেশি, আর এই জন্য এটা মঙ্গলের রশ্মিতে অনেক বেশি ঢাকা পরে না। পৃথিবীর একটি মাঝারি ধরণের শহরের সমান এলাকা নিয়ে ডিমোসের ভু-উপরি ভাগের জায়গা। আকৃতিতে ছোট হওয়ার কারণে ডিমোসের আকার পরিবর্তনশীল। কেউ যদি মঙ্গল গ্রহে দাঁড়িয়ে ডিমোসের দিকে তাকায়, সে ডিমোসকে দেখবে একটা বড় উজ্জ্বল তারার মত। টেলিস্কোপ ছাড়া উপরিতলের কোন বৈশিষ্ট্য বোঝাও যাবে না। ডিমোসের ভুতলে কোন বায়ুস্তর নেই আর পৃথিবীর চাঁদের মতই এর উপরিতল মহাশূন্য হতে আগত পিন্ড দ্বারা সৃষ্ট গহ্বরে পুর্ণ। কার্বনোসিয়াস কন্ড্রাইট নামের একধরণের ঘন কালো শিলা দিয়ে ডিমোসের ভু উপরিতল গঠিত, যা প্রচুর পরিমানে কার্বনের উপাদান সমৃদ্ধ। ডিম্মসের ভ্য উপরিতল ও অধিকাংশ অভ্যন্তরে জল বরফও দেখতে পাওয়া যায়। ডিমোসের দুইটি গহবরের নাম দেওয়া হয়েছে সুইফট ও ভলতেয়ার। গালিভারস ট্রাভেলস এর রচয়িতা আইরিশ লেখক জনাথন সুইফট (১৬৬৭-১৭৪৫) এর নামানুসারে সুইফট এর নামকরণ করা হয়েছে। নামকরণ কৃত দুইটি গহ্বরের মধ্যে, সুইফট অপেক্ষাকৃত ছোট, ১০০০ মিটার ব্যাসার্ধের। অপ্রদিকে ভলতেয়ারের ব্যাসার্ধ ১৯০০ মিটার। ভলতেয়ার (১৬৯৪-১৭৭৮) ছিলেন একজন ফরাসী, জিনি ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার সমর্থক ছিলেন। যেহেতু, ডিমোস খুবই ছোট, এর অভিকর্ষ বলও অনেক অনেক কম। এই বলের পরিমাণ পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের প্রায় ২৫০০ ভাগের ১ ভাগ। এই কম অভিকর্ষের কারণে ডিমোসের ভু উপরিতলে কোন মানুষের পক্ষে কোন ধরণের বাঁধা প্রদানকারী শৃঙ্খল বা অন্য কোন প্রতিরোধক ছাড়া হাঁটাচলা খুবই বিপদজনক, না হলে এই বলের কারণে ডিমোসের সম্পূর্ণ বিপরীতে ধাক্কা খেতে হবে। যদি মানুষের জন্য কোন অবকাঠামো ডিমোসে বানানো হয়, তাহলে তা হবে ভবনের ভেতরে একটা মহাশূন্য কেন্দ্রের মত। যেহেতু মঙ্গল ও ডিমোস সমান কক্ষপথ বিশিষ্ট, তাই ডিমোসের নিজ অক্ষে ঘূর্ণনের সময় এক পাশ সবসময় মঙ্গলের দিকে মুখ করে থাকে। এর মানে হল, কেউ যদি ডিমোসের মঙ্গল অভিমুখী দিকে থাকে, সে সব সময় মঙ্গলকে আকাশের একই স্থানে দেখতে পাবে। অন্য পাশ থেকে কখনোই মঙ্গলকে আকাশে দেখা যাবে না। যে অংশটা মঙ্গলের দিকে মুখ করে থাকে, সে অংশের আকাশের প্রায় ১১ ভাগের ১ ভাগ মঙ্গল দ্বারা ঢাকা থাকে। এর মানে মঙ্গল নিজেই তাকিয়ে থাকার জন্য একটা উল্লেখযোগ্য বস্তু হবে। বিজ্ঞানীরা ডিমোস কে নিয়ে জানতে আগ্রহী, তার একটা কারণ হল যে ধারণা করা হয় ডিমোস আসলে একটা উল্কাপিন্ড যা লক্ষ বছর আগে থেকে মঙ্গলের উপগ্রহ হয়ে আছে। বিজ্ঞানীরা আশা করেন এই ধরণের অন্যান্য উল্কাপিন্ড, যা সৌর জগতের অন্যান্য অংশে দেখতে পাওয়া যায়, সেগুলো সমন্ধে আরও ভালো করে জানতে পারবেন ডিমোস আর এর সহ উপগ্রহ ফোবোসকে নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে। মঙ্গলকে কেন্দ্র করে ডিমোসের কক্ষপথ কত বড় ডিমোস ও মঙ্গলের কক্ষপথের দৈর্ঘ্য সম পরিমাণ, ফলে ডিমোস তার নিজ অক্ষেরর উপর মঙ্গলকে কেন্দ্র করে ঘুরে আসতে ঠিক মঙ্গলের সমান সময় নেয়। মঙ্গলের ভু সমতলে ডিমোস সূর্য, অন্যান্য গ্রহ ও আকাশের আর সব কিছুর মতই পূব দিকে উদিত হয় ও পশ্চিমে অস্ত যায়, কেবল ফোবোস ছাড়া। তবে এটা অনেক লম্বা সময় ধরে আকাশে থাকে, উদিত হবার পর আবার পশ্চিমে অস্ত যাওয়ার আগে প্রায় মঙ্গলের তিন দিন সময় পরিমাণ এটা আকাশে দেখা যায়। ডিমোস কি মঙ্গলে গ্রহণ ঘটাতে পারে পৃথিবীর চাঁদের যেমন মাঝে মাঝে পৃথিবী ও সূর্যের মাঝে এসে পড়ে, ডিমোসও তেমনি নিজ কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে কখনো কখনো মঙ্গল ও সূর্যের মাঝে এসে পরে। এ ঘটনাকে অতিক্রমণ বলা হয়, এবং এক্ষেত্রে গ্রহণ বলার চেয়ে সম্ভবত অতিক্রমণ বলাই বেশি যুক্তিযুক্ত। কেননা ডিমোস এত ছোট এবং মঙ্গল থেকে তুলনামূলকভাবে এত দূরে যে, গ্রহণ ঘটার সময় ডিমোস, সূর্যের যে অংশ ঢেকে ফেলে, তা খুবই অল্প। কেউ যদি মঙ্গলের মাটিতে দাড়িয়ে থাকে তাহলে হয়তো সে এই গ্রহণটি খেয়ালই করতে পারবে না। এটা অনেকটা একটা ফ্ল্যাশ লাইটের সামনে ছোট একটি শিলা রাখার মত দেখাবে, যেখানে শিলা খন্ডটির জন্য ফ্ল্যাশ লাইটের আলোর খুব একটা তারতম্য হবে না। ডিমোসের নাম এসেছে আরিসের গ্রিক ছেলের নাম থেকে, আরিস মঙ্গল গ্রহের গ্রিক নাম। আরিস কে ভয় এমনকি আতংক বলেও ডাকা হয়। গ্রীক পূরাণ মতে, ডিমোসের চরিত্রকে ত্রাস বলা যেতে পারে। বেশিরভাগ সময়েই ডিমোস, ফিবোস ও আরিসের সাথে মিলে ঈশ্বরের সাথে লড়াইয়ে নামত। আসাফ হল ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাল মান মন্দিরের একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই মানমন্দিরে তিনি সৌরজগতের অনেক গ্রহ ও বস্তু নিয়ে গবেষণা করতেন। ১৮৭৭ সালে তিনি ডিমোস ও ফোবোস দুইটি উপগ্রহই আবিস্কার করেন, প্রথমে ডিমোস ও দুই ঘণ্টা পর ফোবোস এবং তাদের মঙ্গলের উপগ্রহ হিসেবে বর্ণ্না করেন। হেনরী মাদান চিরায়ত গ্রিক মিথোলজী ইলিয়াড হতে ডিমোস নামকরণের প্রস্তাব করেন। আমরা যে গ্রহে বাস করি তার নাম পৃথিবী। এটি সৌরজগতের একমাত্র গ্রহ যার পৃষ্ঠে তরল জল রয়েছে। এটিই একমাত্র গ্রহ যা আমরা জানি যে এটিতে জীবন আছে। পৃথিবী "ভূমি" হিসেবেও পরিচিত। পৃথিবী প্রায় ১৩০০০ কিমি প্রশস্ত।এটি সৌরজগতের বৃহত্তম স্থলভাগবিশিষ্ট গ্রহ। পৃথিবীর ভর প্রায় ৫,৯৭৩,৭০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০ কেজি।এটাই অনেক। কিন্তু এটি বৃহস্পতি (৩১৯টি পৃথিবী) এবং সূর্য (৩৩৫৭৮৯টি পৃথিবী) বা অন্যান্য নক্ষত্রের তুলনায় সামান্য! পৃথিবীর পৃষ্ঠ পাথর দিয়ে তৈরি। এর অধিকাংশই জলের নিচে, কিন্তু সবটা নয়। পাথুরে দ্বীপগুলি জল থেকে উঠে আসে। বৃহত্তম দ্বীপগুলিকে বলা হয় মহাদেশ , যার মধ্যে রয়েছে সাতটি: উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা , ইউরোপ , এশিয়া , আফ্রিকা , অস্ট্রেলিয়া এবং অ্যান্টার্কটিকা। জলের বৃহত্তম অংশগুলিকে মহাসাগর বলা হয় , যার মধ্যে রয়েছে পাঁচটি: প্রশান্ত মহাসাগর , আটলান্টিক , ভারতীয় , আর্কটিক এবং অ্যান্টার্কটিক বা দক্ষিণ। পৃথিবীর পৃষ্ঠ বিশাল পাত দিয়ে গঠিত। এগুলি পাথরের তৈরি বিশাল করাতের টুকরোর মতো। এই পাতগুলি খুব ধীরে ধীরে, মহাদেশগুলিকে তাদের সাথে নিয়ে যায়। তারা একে অপরের পাশে ঘষা খেতে পারে, একে অপরকে ধাক্কা দিতে পারে, অথবা একে অপরের থেকে দূরে সরে যেতে পারে।যদি তাদের মধ্যে ফাঁক থাকে তবে গরম গলিত পাথর উপরে উঠে আগ্নেয়গিরি তৈরি করতে পারে। যেখানে পাতগুলি একে অপরকে ঘষা বা ধাক্কা দেয়, সেখানে ভূমিকম্প হতে পারে। যখন দুটি প্লেট একে অপরের পাথরকে উপরের দিকে ঠেলে দেয়, তখন পাহাড় গঠিত হয়। পৃথিবীতে অনেক ধরনের পরিবেশ আছে।অ্যান্টার্কটিকার মতো জায়গায় এটি ঠান্ডা এবং বরফযুক্ত। এটি আফ্রিকার সাহারা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যু উপত্যকার মতো মরুভূমিতে গরম এবং শুষ্ক। এটি রাশিয়ার সাইবেরিয়ার মতো মরুভূমিতে ঠান্ডা এবং শুষ্ক। যেখানে এটি উষ্ণ এবং ভেজা, সেখানে বৃষ্টির বন জন্মে। আমরা যেখানেই পৃথিবীর দিকে তাকিয়েছি, আমরা জীবিত বস্তু খুঁজে পেয়েছি।এগুলি ব্যাকটেরিয়ার মতো খুবই ছোট হতে পারে তবুও তারা সেখানে রয়েছে। আমরা পৃথিবীর খুব ঠান্ডা, খুব গরম, খুব গভীর, খুব উঁচু বা খুব অন্ধকার জায়গাতেও ব্যাকটেরিয়া খুঁজে পেয়েছি। পৃথিবীতে সমস্ত জীবের যা প্রয়োজন তা হল তরল জল। যেখানেই তোমরা কিছু জল খুঁজে পাও, সেখানে প্রায় সবসময় জীবিত বস্তু আছে, এমনকি যদি তোমরা সেগুলিকে দেখতে নাও পাও। যদি আমরা সৌরজগতের অন্য কোথাও তরল জল পাই, বিজ্ঞানীরা মনে করেন আমরা সেখানেও কিছু জীবিত বস্তু খুঁজে পেতে পারি। যদি আমরা তা না করি, সর্বদা মহাবিশ্বের বাকি অংশগুলি অন্বেষণ করতে হবে! আরেকটি সম্ভাবনা আছে। আমরা যে সমস্ত জীবিত বস্তুর সাথে পরিচিত তার জন্য তরল জল প্রয়োজন। কিন্তু হয়তো অন্য কোথাও এমন জীবন্ত জিনিস আছে যেগুলোতে জলের প্রয়োজন নেই।হয়তো আমাদের তাদের চিনতে শিখতে হবে। ==পৃথিবীর সাথে চাঁদের সম্পর্ক কি পৃথিবীতে একটিমাত্র চাঁদ আছে যাকে আমরা বলি  চাঁদ ! কখনও কখনও এটিকে, চন্দ্র নামেও ডাকা হয়। আমরা অন্যান্য গ্রহ এবং তাদের চাঁদের সাথে বিভ্রান্ত হই না। সম্প্রতি আমরা আরও কিছু বস্তু খুঁজে পেয়েছি যারা পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে। বৃহত্তমটির নাম  ক্র্যুইথন, যা তিন মাইল প্রশস্ত। প্রকৃতপক্ষে, এটি সূর্যকে এমনভাবে প্রদক্ষিণ করে (ঘুরে বেড়ায়) যাতে এটি পৃথিবীর কাছাকাছি আসতে থাকে। চাঁদ কোথা থেকে এসেছে সে সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা রয়েছে (এটি ঘটার জন্য কেউ আশেপাশে ছিল না কিন্তু সর্বাধিক বহুল প্রচলিত তত্ত্ব হল যখন পৃথিবী নবীন ছিল, তখন একটি বড় মহাজাগতিক বস্তু পৃথিবীতে আঘাত হানে এবং একটি অংশকে বিভক্ত করে পৃথিবী যা এখন চন্দ্র। ==এই গ্রহে একটি দিন কতদিন পৃথিবীতে একটি দিন ২৪ ঘন্টা দীর্ঘ। এটাই দিন এবং রাতের সময়। ২৪ ঘণ্টার একটি দিন হল পৃথিবীকে একবার ঘুরতে যতটা সময় লাগে।পৃথিবীর অর্ধেক অংশ যা সূর্যের মুখোমুখি হয় তা দিনের সময় এবং পৃথিবীর অর্ধেক অংশ যা সূর্যের মুখোমুখি হয় তা রাতের সময়। সূর্যের পূর্ব দিকে উদিত হওয়া এবং পশ্চিমে অস্ত যাওয়ার কারণ হল পৃথিবীর ঘূর্ণন। যদিও আমাদের মনে হচ্ছে সূর্য পৃথিবীর উপরিভাগ থেকে সরে যাচ্ছে, এটা আসলে পৃথিবীর উপরিভাগ যা নড়াচড়া করছে। কারণ আমরা বুঝতে পারি না যে আমরা ঘুরছি, কারণ মানুষের আকারের তুলনায় পৃথিবী অনেক বড়। এছাড়াও, পৃথিবী প্রায় ২৩° এ কাত হয়ে আছে, তাই এমন সময় আছে যখন উত্তর বা দক্ষিণ মেরু সবসময় মুখোমুখি হয় বা সূর্য থেকে দূরে থাকে। তোমরা যদি পৃথিবীর কোন মেরুতে থাক তাহলে সারা দিন আলোময় বা অন্ধকার থাকতে পারে! ==এই গ্রহে একটি বছর কতদিন পৃথিবীতে একটি বছর প্রায় ৩৬৫ এবং ১/৪ দিন দীর্ঘ। পৃথিবীকে একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে এতটাই সময় লাগে। প্রায় প্রতি চার বছর আমাদের একটি লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ থাকে। একটি লিপ ইয়ারে আমাদের ক্যালেন্ডারে ২৯ শে ফেব্রুয়ারি নামে একটি অতিরিক্ত দিন থাকে যাতে প্রতি বছরের বাকি ১/৪ দিনের হিসাব পাওয়া যায়। যখন একটি গ্রহ পাথর দিয়ে তৈরি হয়, আমরা তার পৃষ্ঠকে ভূত্বক বলি। পৃথিবীর ভূত্বকের নিচে রয়েছে গরম পাথর, যার কিছু গলিত। এটি ম্যান্টল নামে একটি স্তরে থাকে। আগ্নেয়গিরি থেকে বেরিয়ে আসা গরম গলিত শিলা। এটিকে তখন লাভা বলা হয়। ম্যান্টলের নীচে পৃথিবীর আসল পরিসর যা কোর অংশ নামে পরিচিত। আমরা মনে করি এটি কঠিন লোহা এবং নিকেল দিয়ে তৈরি, গরম গলিত লোহা দিয়ে ঘেরা। সেখানকার তাপমাত্রা খুব গরম! ম্যান্টল এবং কোরের তুলনায় পৃথিবীর ভূত্বক খুবই পাতলা। কিন্তু এটা আমাদের কাছে খুবই মোটা।কেউ এখনও এর মধ্য দিয়ে পুরোপুরি খনন করেনি। এমনকি গভীরতম ভূগর্ভস্থ খনিগুলি এর গভীরতম ঘাঁটিতে পৌঁছানো থেকে অনেক দূরে। পদার্থবিজ্ঞান বিজ্ঞানের একটি শাখা যা পদার্থের কাঠামো এবং মহাবিশ্বের মৌলিক উপাদানগুলি কীভাবে যোগাযোগ করে তা নিয়ে আলোচনা করে। এটি সাধারণ আপেক্ষিকতা ব্যবহার করে কোয়ান্টাম মেকানিক্স ব্যবহার করে খুব ছোট থেকে পুরো মহাবিশ্বের অবধি অধ্যয়ন করে। পদার্থবিজ্ঞান হ'ল মূল শারীরিক বিজ্ঞান। বরং সাম্প্রতিক কাল পর্যন্ত পদার্থবিজ্ঞান এবং প্রাকৃতিক দর্শন বিজ্ঞানের জন্য বিনিময়যোগ্য হিসাবে ব্যবহৃত হত যার উদ্দেশ্য প্রকৃতির মৌলিক আইনগুলির আবিষ্কার এবং গঠন। আধুনিক বিজ্ঞানগুলি বিকাশ ও ক্রমবর্ধমান বিশেষায়িত হয়ে উঠলে পদার্থবিজ্ঞান শারীরিক বিজ্ঞানের সেই অংশটিকে জ্যোতির্বিজ্ঞান, রসায়ন, ভূতত্ত্ব এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অন্তর্ভুক্ত নয় বলে বোঝায়। সমস্ত প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে পদার্থবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, এবং এই জাতীয় সমস্ত ক্ষেত্রে শাখা রয়েছে যেখানে শারীরিক আইন এবং পরিমাপকে বিশেষ জোর দেওয়া হয়, এস্ট্রো ফিজিক্স, জিওফিজিক্স, বায়ো ফিজিক্স এবং এমনকি সাইকো ফিজিক্সের নামও রয়েছে। পদার্থবিজ্ঞান, ভিত্তিতে, পদার্থ, গতি এবং শক্তি বিজ্ঞান হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে। এর আইনগুলি সাধারণত গণিতের ভাষায় অর্থনীতি এবং নির্ভুলতার সাথে প্রকাশিত হয়। মহাকাশ অনুসন্ধান একটি দীর্ঘ স্বপ্ন এমন কি হাজারো বছর আগে থেকেও, মহাকাশে যাওয়া সবসময়ই মানুষের সবচেয়ে বড় স্বপ্নগুলোর মধ্যে একটি ছিল। অনেক সায়েন্স ফিকশন লেখক, যারা ১৯০৩ সালে প্রথম বিমান উড্ডয়নের আগেও মহাকাশে ভ্রমণের কথা লিখেছিলেন। মহাকাশ ভ্রমণের সবচেয়ে বিখ্যাত বিজ্ঞান কল্পকাহিনী বইগুলির মধ্যে একটি হল জুলস ভার্নের পৃথিবী থেকে চাঁদে এটি ১৮৫৬ সালে লেখা হয়েছিল, একশরও বেশি বছর আগে প্রথম ব্যক্তি চাঁদে পা রাখার পুর্বে লেখা হয়। জুলস ভার্নের ধারণা ছিল একটি বিশাল কামান ব্যবহার করা! এটি আজকের সময় অনুযায়ি মূর্খ মনে হতে পারে, তবে এটি দেখায় যে মহাকাশ ভ্রমণ সম্পর্কে আমাদের ধারণাগুলি কতটা পরিবর্তিত হয়েছে। পৃথিবী থেকে ১০০ কিলোমিটার বা ৬২ মাইল উপরে মহাকাশ শুরু হয়। মহাশূন্যে ভ্রমণের আরও বাস্তবধর্মী উপায় হল একটি রকেট। একটি রকেটের মধ্যে একটি নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ হয়। যাইহোক, নিষ্কাশন (পোড়ানোর পরে অবশিষ্ট জিনিস) শুধুমাত্র একটি দিক থেকে রকেটে ছাড়া হয়। ফলস্বরূপ, রকেটটি অন্য দিকে ঠেলে দেওয়া হয়। ১৯৪২ সালে, জার্মান রকেট এ-৪ প্রথম সেই উচ্চতায় পৌঁছেছিল, কিন্তু এটি কিছু করার জন্য নয় বরং সরাসরি আবার নিচে পড়ে যাচ্ছিল, তাই ভয়ানকভাবে এটি দরকারী ছিল না। তবুও, এটি ছিল রকেট প্রযুক্তির অগ্রগতি। সোভিয়েতরা সর্বপ্রথম মহাকাশে এমন কিছু রেখেছিল যা স্থির থাকবে: তারা ৪ অক্টোবর, ১৯৫৭ তারিখে স্পুটনিক ১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করে। এক মাসের মধ্যে, সোভিয়েতরা স্পুটনিক ২ উৎক্ষেপণ করে এবং সেই মহাকাশযানেই প্রথম মহাকাশ ভ্রমণকারী ছিল: একটি কুকুর লাইকা। স্পুটনিকের উৎক্ষেপণ এর মাধ্যমে মহাকাশ দৌড় শুরু হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে আরও বেশি করে উন্নত মহাকাশ প্রযুক্তি অর্জনের প্রতিযোগিতা হয়। আমেরিকানরা খুব অবাক হয়েছিল যে সোভিয়েতরা 'স্পুটনিক' উৎক্ষেপণ করতে পারত, এবং তারা নিজস্ব রকেট এবং স্যাটেলাইট ডিজাইন করতে শুরু করে। এই প্রতিযোগিতা চলে আগামী কয়েক দশক ধরে। ১২ এপ্রিল, ১৯৬১ সালে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ইউরি গ্যাগারিনকে মহাকাশযান ভোস্টক ১ -এ করে মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল তিনি, একজন সোভিয়েত। সোভিয়েতরা পরবর্তী কয়েক দশকে আরও বেশি মানুষকে মহাকাশে পাঠাবে এবং আমেরিকানরাও তা করবে তবে ২০০৩ সালের আগে হয় নি, একটি ভিন্ন দেশ তাদের নিজস্ব মহাকাশযানটি একজন ব্যক্তির সাথে চালু করবে: চীন, শেনঝো ৫ এর সাথে। ১৯৬০ এর দশকের শুরুতে, আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি একটি বিখ্যাত বক্তৃতা করেছিলেন যেখানে তিনি বলেছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আগামী ১০ বছরের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাবে। এবং সেটাই ঘটেছে: ১৯৬৯ সালের জুলাই মাসে, নীল আর্মস্ট্রং সেখানে মহাকাশযান থেকে নেমে এসে বলেছিলেন "মানুষের জন্য একটি ছোট পদক্ষেপ এবং মানবজাতির জন্য একটি বিশাল লাফ"। তিনি এবং বাজ অলড্রিন চাঁদে হাঁটেন যেখানে তারা একটি আমেরিকান পতাকা রাখেন। তাদের পায়ের ছাপ এখনও আছে কারণ চাঁদে বাতাস বা জল নেই যে মুছে যাবে। চাঁদে মানুষ পাঠানো অ্যাপোলো কর্মসূচির পরে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্পেস শাটল তৈরি করে, এটি একটি জেট প্লেনের মতো যা মহাকাশে যেতে পারে এবং ফিরে আসতে পারে (অবশ্যই রকেটের সাহায্যে স্পেস শাটল আইএসএস (ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন) তৈরি করতে সাহায্য করেছে। সর্বশেষ স্পেস শাটল মিশনটি ছিল ২৮ শে জুন, ২০১১ তারিখে, কিন্তু এটি নতুন যানবাহন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে যা মানবজাতিকে চাঁদ, মঙ্গল এবং এর বাইরে নিয়ে যাবে! এই মুহূর্তে, স্পেসশিপগুলি খুব দক্ষ নয়। স্যাটার্ন ভি রকেট ৩৬৩ ফুট বা প্রায় ১১১ মিটার লম্বা ছিল এবং এটি কেবল মানুষকে চাঁদে নিয়ে যেতে পারে! মানুষকে আরও এগিয়ে নিতে হলে আরও ভালো রকেট আবিষ্কার করতে হবে। একটি রকেটের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ধারণা হল অ্যান্টিম্যাটার রকেট। এই ধরনের রকেট একটি ছোট পরিমাণ অ্যান্টিম্যাটারকে সমপরিমাণ স্বাভাবিক পদার্থের সাথে ধাক্কা দিয়ে প্রচুর পরিমাণে শক্তি তৈরি করে! মহাকাশে যাওয়ার অন্যান্য ধারণা, যার জন্য রকেটের প্রয়োজন হয় না, তা বিজ্ঞানীরা এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন। এর মধ্যে একটি হল স্পেস লিফট। একটি স্পেস লিফট মূলত মহাকাশে একটি বড় লিফট। যদি স্পেস লিফট তৈরি করা হয় তাহলে জিনিসপত্র মহাকাশে উঠতে অনেক কম খরচ হবে। অনেক মানুষ সেই দিনের স্বপ্ন দেখে যখন মানুষ অন্য নক্ষত্র ভ্রমণ করতে পারবে এবং অন্যান্য পৃথিবী অন্বেষণ করতে পারবে, কিছু মানুষ আশ্চর্য হয় যে সেখানে কি আছে, অনেকে বিশ্বাস করে যে এলিয়েন বা অন্য জীবন বা অন্য উদ্ভিদ বাস করতে পারে। কিন্তু, যদি এটি কখনও ঘটে তবে সম্ভবত খুব দীর্ঘ সময়ের মধ্যে ঘটবে না। তারাগুলো এতটাই ছড়িয়ে আছে যে তারকাদের মধ্যে ট্রিলিয়ন মাইল বেবধান রয়েছে যা "প্রতিবেশী"। হয়তো একদিন, আপনার বড় নাতি -নাতনিরা তাদের প্রাচীন পূর্বপুরুষদের সম্পর্কে ভাবতে ভাবতে একটি এলিয়েন জগতের উপরে দাঁড়িয়ে থাকবে? অনেকে বলছেন যে সর্বকালের সেরা আবিষ্কার (কেবল মহাকাশ প্রযুক্তিতে নয়) হাবল স্পেস টেলিস্কোপ (এইচএসটি) ছিল। অন্যরা বলছেন যে মহাকাশ স্টেশনটি স্বার্থপর কেবলমাত্র বিশ্বের সেরা প্রযুক্তি থাকার কারনে। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ হল একটি বিশাল টেলিস্কোপ যা পৃথিবীর চারপাশে রয়েছে। বায়ুমণ্ডল না থাকায়, হাবল স্পেস টেলিস্কোপের দূরবর্তী গ্যালাক্সিগুলির স্পষ্ট দৃশ্য রয়েছে। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ যেসব ছবি তৈরি করেছে তার মধ্যে একটি হল 'হাবল ডিপ ফিল্ড'। হাবল ডিপ ফিল্ড হল কিছু দূরবর্তী ছায়াপথের ছবি এবং এটি যখন ছোট ছিল তখন মহাবিশ্ব কেমন ছিল তার একটি স্ন্যাপশট দেয়। এমনকি বড় বড় টেলিস্কোপগুলিও পরিকল্পনায় রয়েছে, তাই আমরা শীঘ্রই মহাবিশ্বের প্রান্ত দেখতে পাব। * ফোবোস সৌরজগতের অন্য যে কোন উপগ্রহের তুলনায় নিকটবর্তী অবস্থান থেকে কোন গ্রহকে প্রদক্ষিণ করে। * আশা করা হচ্ছে যে, আগামী ৫০ মিলিয়ন বছরের মধ্যে মঙ্গলের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি উভয়ের মধ্যে কোন দৃশ্যমান সংঘর্ষ তৈরি করবে এবং ফোবোসকে ছোট ছোট টুকরোতে ভেঙে ফেলবে। * মঙ্গল নিজের অক্ষের চারদিকে এক পাক সম্পন্ন করতে যত সময় অতিবাহিত করে তার থেকে কম সময়ে ফোবোস মঙ্গলকে একবার প্রদক্ষিণ করে। * ফোবোসের বিভিন্ন গর্ত গালিভার'স ট্রাভেলস এর একাধিক চরিত্রের নামে নামাঙ্কিত। সৌরজগতের অন্যান্য উপগ্রহের তুলনায় ফোবস আকারে বেশ ক্ষুদ্র। এটি গোলাকার পরিধি বিশিষ্ট বা গোলকের মতো বস্তু নয়, বরং অনিয়মিত আকৃতির, অনেকটা পিণ্ডময় আলুর মতো। এর সর্বাধিক বিস্তৃতি ২৬ কিমি এবং ক্ষুদ্রতম বিস্তৃতি ১৮ কিমি। মূলত এর আকার পৃথিবীতে একটি বড় শহরের আয়তনের অনুরূপ ধরা যেতে পারে। মৌলিক চেহারা বিচার করলে এটি পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদের মতোই দেখতে হলেও পৃষ্ঠতল বৈশিষ্ট্যমূলক ভাবে অসম। চাঁদের মতোই ফোবোসের বহির্মন্ডলে কোন আবহাওয়া নেই। আবার চাঁদের মতোই ফোবোসেরও একটিই মাত্র দিক সব সময়ে মঙ্গলের মুখোমুখি থাক, এবং ওই পাশটিকে টাইডালি লক্‌ড মহাকর্ষ বন্ধন তল বলা হয়ে থাকে। ফোবোসের অন্যতম দৃশ্যমান বৈশিষ্ট্য হলো একটি বৃহৎ গর্ত যা স্টিকনি নামে পরিচিত। এই গর্তটি সমগ্র উপগ্রহের আকারের ওপর যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। ফোবোসে ঐ গর্তের প্রভাবে পৃষ্ঠতল বরাবর রেখা এবং খাঁজ লক্ষ্য করা যায়। কেউ যদি ফোবোসে অবস্থান করেন, তবে ফোবোসের এক চতুর্থাংশ আকাশ জুড়ে মঙ্গল গ্রহের উপস্থিতি লক্ষণীয়। ফোবোসে একটি দিনের দৈর্ঘ্য মোটামুটি ভাবে ৭ ঘন্টা ৪০ মিনিট। মঙ্গল গ্রহের চতুর্দিকে এর কক্ষপথের দৈর্ঘ্য কত ফোবোস তার গ্রহ মঙ্গলের সাথে টাইডালি লক্‌ড বা মহাকর্ষ বন্ধনে আবদ্ধ। এর অর্থ ফোবোসের নিজের অক্ষের চারদিকে একবার প্রদক্ষিণ করতে যত সময় লাগে, সেটির মঙ্গলকে প্রদক্ষিণ করতে ঠিক তত সময়ই অতিবাহিত হয়। অর্থাৎ বলা যায় ফোবোসের একটি পৃষ্ঠই সব সময় মঙ্গলের মুখোমুখি থাকে। ফোবোস মঙ্গলের পৃষ্ঠতলের খুব কাছাকাছি অবস্থিত উপগ্রহ। শুধু তাই নয় সৌরজগতের অন্য যে কোন গ্রহ ও উপগ্রহের মধ্যবর্তী দূরত্ব তুলনা করলে মঙ্গল ও ফোবোসের দূরত্ব সবচেয়ে কম। ফোবোসের কক্ষপথ মঙ্গলের নিজস্ব কক্ষরেখার খুব কাছাকাছি। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে মঙ্গলে অবস্থানরত কোন ব্যক্তি একটি বিশেষ অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হবেন যে, মঙ্গল গ্রহের একটি দিনে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ফোবোসের গতি সূর্যের আপাত গতি তুলনায় অধিক। ফোবোস কি মঙ্গলে সূর্য গ্রহণের জন্য দায়ী পৃথিবীতে যেরকম পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদের জন্য সূর্যগ্রহণ হয়ে থাকে সেরকমই মঙ্গলেও হয়ে থাকে ফোবোসের জন্য। এই ঘটনা ট্রানজিট নামে পরিচিত এবং পৃথিবীতে দৃশ্যমান সূর্যগ্রহণের মতই একই রকম প্রভাব মঙ্গলেও দেখা যায়। মঙ্গলে সূর্যগ্রহণ এর বৈশিষ্ট্য হলো গ্রহণের সময় মঙ্গল থেকে দেখলে সূর্যের আলো যথেষ্ট কম মনে হলেও পৃথিবীতে চাঁদ যেরকম পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ করতে পারে মঙ্গলের ক্ষেত্রে সে রকম হয় না। এর কারণ স্বরূপ বলা যায় ফোবোসের আকৃতি এতটাই ছোট যে এটি মঙ্গলে অবস্থানরত যে কোন বিন্দুতে সূর্যকে পুরোপুরিভাবে ঢেকে ফেলতে পারেনা। আবার ফোবোসের কক্ষগতি খুব দ্রুত হওয়ার কারণে গ্রহণের সময় কাল খুব কম, পৃথিবীর মতো বেশকিছু মিনিট ধরে গ্রহণ চলে না, বরং কিছু সেকেন্ডের জন্য স্থায়ী হয়। ফোবোসের কক্ষপথ যেহেতু মঙ্গলের খুব কাছাকাছি অবস্থান করে ও নিরক্ষীয় তল বরাবর প্রদক্ষিণ করে তাই মঙ্গলের নিরক্ষীয় অঞ্চলে অবস্থানরত কেউ মেরু অঞ্চলে অবস্থানরত কারোর থেকে স্পষ্ট গ্রহণ পর্যবেক্ষণ করবেন। ফোবোসে মানুষের জন্য কোন ভবিষ্যৎ আছে কি যেহেতু ফোবোস মঙ্গলের খুব কাছাকাছি অবস্থিত ও মাধ্যাকর্ষণ শক্তি প্রায় নেই বললেই চলে, তাই ফোবোসকে পৃথিবী এবং মঙ্গলের মধ্যবর্তী পৃথিবীর কক্ষে অবস্থানরত স্পেস স্টেশনের অনুরূপ মঙ্গলের কক্ষে অবস্থিত স্পেস স্টেশনের মতো ব্যবহার করা যেতে পারে। কোন ব্যক্তি বা তার সরঞ্জাম পৃথিবী থেকে মঙ্গলে বা মঙ্গল থেকে পৃথিবীতে আসার মাঝে ফোবোসকে ব্যবহার করা সম্ভব। সাধারণত কোন মহাকাশচারী মঙ্গলের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলে তিনি বা তারা অবশ্যই সহজে ফোবোস পরীক্ষণ করতে পারবেন। ফোবোসে বরফীকৃত জল রয়েছে যা মহাকাশচারীদের তৃষ্ণা প্রশমনে ও শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য অক্সিজেন প্রস্তুতির ব্যবহার্য হয়ে উঠতে পারে। তবে ফোবোস ক্রম ধ্বংসপ্রাপ্তির পথে সামিল। প্রায় ৫০ বছরের মধ্যে ফোবোসের কোন অস্তিত্ব থাকবে না। প্রতিবছর এটি মঙ্গলের পৃষ্ঠতলের দুই মিটার করে কাছে চলে যাচ্ছে যা ভবিষ্যতে মঙ্গলপৃষ্ঠে সংঘর্ষের অনুমান দেয়। ফোবোস (প্রাচীন গ্রিক Φόβος গ্রিক পুরাণে উল্লিখিত মঙ্গলের পুত্রের নামে নামাঙ্কিত, ছিলেন ভয় বা ভীতির দেবতা ও মঙ্গলের দাস। আসাফ হল ছিলেন ইউনাইটেড স্টেটস নেভাল অবজারভেটরি র একজন জ্যোতির্বিজ্ঞান ছাত্র, যেখানে তিনি সৌরজগৎ, তার গ্রহ এবং অন্যান্য অনেক বস্তু সম্পর্কে অধ্যয়নরত ছিলেন। ১৮৭৭ সালে তিনি ফোবোস ও ডিমোস দুটিকে আবিষ্কার করেন এবং উভয়কে মঙ্গলের উপগ্রহ বলে শনাক্ত করেন। ধ্রুপদী গ্রীক পৌরাণিক বই ইলিয়াডের ওপর ভিত্তি করে হেনরি মাদান ফোবোস নামটি রাখেন। তার স্ত্রীয়ের পরিচারিকা স্টিকনির নামে রাখা হয় ফোবোসের বৃহত্তম গর্তের নাম। ==ফোবোসের মাধ্যাকর্ষণ আমার উপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে আকারে ক্ষুদ্র হওয়ার কারণে ফোবোসের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি প্রায় নেই বললেই চলে। এর মাধ্যমে সব শক্তি এতটাই কম যে পৃথিবীতে ১০০ পাউন্ড ওজনের কোন ব্যক্তির ওজন ফোবোসে বড় জোর হবে এক বিংশতি অংশ পাউন্ড। এর অর্থ যেকেউ পৃথিবী সাপেক্ষে বিশাল পরিমাণ ওজনের বস্তু তুলে ধরতে সক্ষম। একজন মানুষ যিনি পৃথিবীতে ১০ কিলো ওজনের কোন বস্তুকে তুলে ধরতে পারেন তিনি ফোবোসে তিনটি হাতি সমান ওজন বহন করতে পারবেন। ফোবোসের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নগণ্য হওয়ার কারণে থেকে বেরিয়ে যাওয়া এবং ফোবোসের আকাশে ভেসে থাকা সহজ বিষয়। প্রসঙ্গত বলা যায় ফোবোসের মাধ্যাকর্ষণ এতটাই কম যে, কেউ সেখান থেকে একটি টেনিস বল বা বেসবল ছুড়ে মারলে সেটি সবুজ থেকে অনেক দূর পর্যন্ত প্রক্ষেপিত হবে এবং সেটিকে মঙ্গলের নতুন উপগ্রহ বলেও গণনা করা যেতে পারে! আল্লাহ তায়ালা বলেন নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী ও পবিত্রতা অর্জনকারীদেরকে পছন্দ করেন। মুহাম্মদ (স বলেন, পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ। পবিত্রতা হল ইবাদতের মূল ভিত্তি। পবিত্রতা অর্জন করা ব্যতিত নামাজ শুদ্ধ হবেনা। মুহাম্মদ (স বলেছেন, নামাজ জান্নাতের চাবি এবং পবিত্রতা নামাজের চাবি। তাহারাত এর শাব্দিক অর্থ পবিত্রতা। তাহারাত এর শাব্দিক অর্থ পবিত্রতা। শরিয়তের পরিভাষায় তাহারাত দুই প্রকার। ১. অপবিত্রতা থেকে পবিত্র হওয়াকে বলে আত-তাহারাতুল হুকমিয়্যাহ্''। এর থেকে পবিত্রতা অর্জন হ ১. অপবিত্রতা থেকে পবিত্র হওয়াকে বলে আত-তাহারাতুল হুকমিয়্যাহ্''। এর থেকে পবিত্রতা অর্জন হয় |+গ্রহাণুপুঞ্জ বলয়ে সবচেয়ে বড় গ্রহাণুগুলি কিছু গ্রহাণু দৈর্ঘ্য প্রস্থে এক কিলোমিটারেরও কম। অনানুষ্ঠানিকভাবে ৫০ মিটারের সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে, এবং এর চেয়ে ছোট যে কোন কিছুকে কেবল উল্কা বলা হবে। দূরবীক্ষণ যন্ত্রের অগ্রগতির সাথে এবং বিশেষ করে পৃথিবীর কাছাকাছি ঘুরে বেড়ানো বস্তুগুলির ক্ষেত্রে, ৫০ মিটারের চেয়ে ছোট কিছু বস্তু প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীর কাছ দিয়ে যেতে দেখা গেছে। ==তাদের নাম কিসের ভিত্তিতে দেওয়া হয়েছে প্রধান গ্রহগুলির মতই, প্রথম গ্রহাণুগুলির নামকরণ করা হয়েছিল পৌরাণিক নায়ক এবং দেবতাদের নামে। প্রথম আবিষ্কৃত গ্রহাণুর নাম দেওয়া হয়েছিল রোমানদের ফলন্ত উদ্ভিদের (বিশেষত শস্য) দেবতা এবং মাতৃস্নেহপূর্ণ সেরেস এর নামে। দ্বিতীয় আবিষ্কৃত গ্রহাণুটির নাম ছিল প্যালাস এবং জ্ঞানের এক গ্রিক দেবতার নামে এর নামকরণ করা হয়েছিল। গ্রহাণুগুলিকে তাদের আবিষ্কারের ক্রম অনুসারে একটি করে সংখ্যাও দেওয়া হয়েছে, তাই সেরেস হল ১, প্যালাস ২, এবং এইরকম আরও। পরিচিত গ্রহাণুর সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে, পৌরাণিক নামের তালিকা শেষ হয়ে যায়। তাই পরিবর্তে অন্যান্য নাম ব্যবহার করা হয়েছিল। কিছু গ্রহাণুর নাম দেশের নামে রাখা হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ ১৩৬ গ্রহাণুটির নাম অস্ট্রিয়া। অন্যদের উদ্ভিদের নামেও নামকরণ করা হয়েছিল, উদাহরণস্বরূপ ৯৭৮ এর নাম পিটুনিয়া। গ্রহাণু ১৬২০র নামকরণ করা হয়েছিল জিওগ্রাফোস, এটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটির নামানুসারে, সৌরজগৎ সম্পর্কে জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরূপ। অনেকগুলিরই নামকরণ করা হয়েছে জীবিত ও মৃত মানুষের নামে। কয়েকটি ক্ষেত্রে, যেমন ধরো ২৩৯০ মিস্টার স্পক, আবিষ্কারকের পোষা বিড়ালের নামে এই গ্রহাণুর নামকরণ করা হয়েছে। এই শেষ ধরনের নামকরণগুলিকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছিল, কিন্তু এটি এখনও সময়ে সময়ে ঘটে। এমনকি নামকরণে কাল্পনিক চরিত্রও ব্যবহার করা হয়েছে। বর্তমানে, গ্রহাণুগুলি যারা আবিষ্কার করে, নামকরণ তাদের দ্বারা প্রস্তাবিত হতে পারে। একটি গোষ্ঠী সেগুলি নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখে নিশ্চিত হয় যে নামগুলি আপত্তিকর নয় বা অন্য নামের মত নয়, তারপরেই নামগুলি আনুষ্ঠানিকভাবে রাখা হয়। যেহেতু এখন অনেক গ্রহাণুর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে, বেশিরভাগ নতুন আবিষ্কৃত গ্রহাণু কোন নামও পাচ্ছে না, বরং একটি সংখ্যাযুক্ত সংকেত পাচ্ছে। কমপক্ষে এই শতাব্দীতে তাদের কোনো আনুষ্ঠানিক নাম দেওয়া হবে এমন সম্ভাবনা নেই। প্রকৃত শব্দ গ্রহাণু বা অ্যাস্টেরয়েড এই গ্রহাণু পরিবারের যেকোন সদস্যকে নির্দেশ করতে পারে; অন্য কথায়, একটি স্টারফিশ। শব্দটির ব্যুৎপত্তি প্রাচীন গ্রীক ἀστεροειδής শব্দ থেকে এসেছে যার আক্ষরিক অর্থ নক্ষত্র গড়ন। প্রাচীন গ্রীকরা নিশ্চয়ই গ্রহাণুগুলোকে নক্ষত্র বলে ভুল করত। বেশিরভাগ গ্রহাণুগুলির তাদের প্রতিনিধিত্বকারী প্রতীক রয়েছে; উদাহরণস্বরূপ, সেরেসের হল ⚳ এটি সেরেসের লম্বা হাতলওয়ালা কাস্তে গড়নের প্রতিনিধিত্ব করে, এবং প্যালাসের আছে ⚴ এটি এথেনার বর্শাকে উপস্থাপন করে। ১) গ্রহাণুপুঞ্জ বলয়ের সমস্ত গ্রহাণুর মোট ভর আমাদের চাঁদের প্রায় ১/৩৫ ভাগ। ২) গ্রহাণুপুঞ্জ বলয়ের সবচেয়ে বড় বস্তু, সেরেস, সমস্ত গ্রহাণুর মোট ওজনের প্রায় ১/৩ ভাগ ভর দিয়ে তৈরি। যদিও মানুষ সম্ভবত হাজার বছর আগে ভেস্টা এবং ইউরেনাস দেখেছিল, তারা যে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে সেই তথ্যটি ২০০ বছর আগে পর্যন্ত স্বীকৃত ছিল না। ১৮০১ সালের ১লা জানুয়ারি, জ্যুসেপ্পি পিয়াজি ঘটনাচক্রেই প্রথম গ্রহাণু সেরেসকে আবিষ্কার করে ফেলেছিলেন। প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন এটি একটি ধূমকেতু, তারপরে ভেবেছিলেন এটি একটি গ্রহ! যখন উপলব্ধি করা গেল এটি খুব ছোট, স্যার উইলিয়াম হার্শেল (জ্যোতির্বিজ্ঞানী যিনি ইউরেনাস আবিষ্কার করেছিলেন) এটি বর্ণনা করার জন্য "গ্রহাণু অ্যাস্টেরয়েড) শব্দটি তৈরি করেছিলেন। তিনি ব্যবহার করেছিলেন প্রাচীন গ্রিক শব্দ অ্যাস্টার যার অর্থ তারা, এবং অয়েড যার অর্থ গড়ন বা আকৃতি। অন্য কথায় একটি নক্ষত্রের মতো গ্রহ, কারণ বস্তুটির ছোট আকারের কারণে তিনি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে কিছু দেখতে পাননি। ১৮০৭ সালের মধ্যে আরও ৩টি গ্রহাণু আবিষ্কৃত হয়, কিন্তু তারপর ১৮৪৫ সাল পর্যন্ত আর কিছু পাওয়া যায়নি। এরপর ১৮৪৭ সালে, এক অধ্যবসায়ী গ্রহাণু সন্ধানী কার্ল লুডভিগ হেনকে পঞ্চম এবং ষষ্ঠ গ্রহাণু খুঁজে পান। তারপর থেকে প্রতি বছর অন্তত একটি নতুন গ্রহাণুর সন্ধান পাওয়া গেছে। ১৮৯১ সালে, আরও গ্রহাণু খুঁজে পেতে রাতের আকাশের প্রথম ছবি তোলা হয়েছিল। এর ফলে আরও অনেক গ্রহাণু আবিষ্কার করা গিয়েছিল। আকাশের একই অংশের ছবি দুটি ভিন্ন রাতে তোলা হয়। ছবি দুটি পাশাপাশি সারিবদ্ধ ভাবে রাখলে, দেখা যাবে তারাগুলি একই জায়গায় আছে কিন্তু গ্রহাণু সরে গেছে। আমাদের আধুনিক যুগে, ২৮০,০০০ এরও বেশি গ্রহাণু আবিষ্কৃত হয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও অনেক খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে কিছু গ্রহাণু পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আমাদের গ্রহের কাছাকাছি আসা যেকোনো একটি গ্রহাণুকে দেখতে চান। যন্ত্রের সাহায্যে এখন বিপুল সংখ্যক গ্রহাণু আবিষ্কৃত হচ্ছে। গ্রহাণুগুলি কী দিয়ে তৈরি তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা খুব আগ্রহী কারণ, সৌরজগৎ কীভাবে তৈরি হয়েছিল তা জানতে এটি তাদের সহায়তা করতে পারে। বেশ কয়েকটি মহাকাশযান গ্রহাণুগুলিকে পরিদর্শন করেছে তাদের সম্পর্কে আরও জানতে। ==গ্রহাণুপুঞ্জ বলয়ের বাইরে কি গ্রহাণু আছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যখন একটি গ্রহাণুর কক্ষপথ বৃহস্পতির মতো গ্রহের পথ অতিক্রম করে, কোন এক সময় গ্রহাণুটি হয় গ্রহে আঘাত করবে অথবা অন্য কক্ষপথে নিক্ষিপ্ত হবে। কিছু গ্রহের ক্ষুদ্র চাঁদের অনেকগুলি হয়তো আগে গ্রহাণু ছিল যেগুলি খুব কাছাকাছি এসে গ্রহের মাধ্যাকর্ষণের টানে ধরা পড়েছিল। তবে একটি গ্রহের কক্ষপথে দুটি বিন্দু আছে যেখানে একটি গ্রহাণু নিরাপদে স্থির থাকতে পারে। এগুলি গ্রহের সামনের দিকে কক্ষপথের এক-ষষ্ঠ (বা ৬০°) বিন্দুতে পাওয়া যায়, এবং গ্রহের পিছনের দিকেও একই দূরত্বে থাকে। এই স্থানগুলিকে লাগ্রাঞ্জ বিন্দু বলা হয়, এবং এই স্থানগুলি সেইখানেই পাওয়া যায় যেখানে সূর্য এবং গ্রহের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি গ্রহাণুর কক্ষপথের গতির সাথে ভারসাম্য রক্ষা করে। এই স্থানগুলিতে পাওয়া গ্রহাণুগুলিকে ট্রোজান বলা হয় এবং তারা সূর্যের চারপাশে গ্রহের মতো একই গতিতে ঘুরে বেড়ায়। সেরেস সৌরজগতের প্রথম আবিষ্কৃত এবং বৃহত্তম গ্রহাণু। গ্রহাণু ইডার নিজস্ব চাঁদ আছে যার নাম ড্যাকটাইল। বেশ কয়েকটি গ্রহাণুর চাঁদ বর্তমানে দেখতে পাওয়া গেছে। * বৃহস্পতির চৌম্বক ক্ষেত্র শূন্য থেকে বিভিন্ন কণা আকর্ষিত করতে সক্ষম, বৃহস্পতির চতুর্দিকে রয়েছে খুব শক্তিশালী বিকিরণ বেষ্টনী, বৃহস্পতির দিকে ধাবমান যে কোন কিছুকে মুহূর্তে বিনষ্ট করার ক্ষমতা রাখে। * মনে করা হয় বৃহস্পতির উপগ্রহ ইউরোপার উপরিতলের নিচে রয়েছে বৃহৎ আকৃতির সমুদ্র। * বৃহস্পতির উপগ্রহ গ্যানিমিড সমগ্র সৌরজগতের বৃহত্তম উপগ্রহ। * বৃহস্পতি পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান রাতের আকাশে উজ্জ্বল তৃতীয় বৃহত্তম বস্তু, দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্থি হলো শুক্র এবং প্রথম বৃহত্তম পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ। * সৌরজগতের অন্য সমস্ত গ্রহের সম্মিলিত ভরের তুলনায় বৃহস্পতির ভর দ্বিগুনেরও অধিক। * বৃহস্পতির দৃশ্যমান বৃহৎ লাল বিন্দু আকারে পৃথিবীর সমতুল্য। এর অর্থ বৃহস্পতি গ্রহে ক্রমাগত এমন একটি ঝড় হয়ে চলেছে যার আকার পৃথিবীর মতো বড়! * ইংরেজিতে জোভিয়ান অর্থ বৃহস্পতি বা জুপিটার তথা গ্রহের দেবতা সম্পর্কিত শব্দ। কখনো কখনো সৌরজগতের চারটি বহির্মণ্ডলীয় গ্রহকে জোভিয়ান গ্রহো বলা হয়ে থাকে। বৃহস্পতি হল সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ যার আয়তন সৌরজগতের অন্যান্য সকল গ্রহের আয়তনের সমষ্টির দ্বিগুন এর থেকে কিছু বেশি (বা প্রায় আড়াই গুন)। সূর্য থেকে দূরত্ব বিচার করলে এটি পঞ্চম গ্রহ, এবং পৃথিবীর আকাশ থেকে উজ্জ্বল ভাবে দেখা যায় এমন গ্রহগুলির মধ্যে অন্যতম। বৃহস্পতির সাথে শনি, ইউরেনাস এবং নেপচুন এই চারটি গ্রহকে একত্রে "গ্যাস জায়েন্ট" বা গ্যাসীয় দৈত্য গ্রহ বলা হয়ে থাকে, কারণ এর প্রতিটি মূল উপাদান গ্যাসীয় এবং তরল পদার্থ। বৃহস্পতির ব্যাস ১,৪২,৯৮৪ কিলোমিটার দীর্ঘ যাত্রায় এগারোটি পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাসের সমষ্টির সমতুল্য। এর অর্থ বৃহস্পতির ব্যাস সূর্যের ব্যাস এর এক দশমাংশ! একটি বৃহস্পতি গ্রহে ১,৪০০ টি পৃথিবী এঁটে যেতে পারে। মেরু ব্যাস বরাবর দশটি পৃথিবী বা ১,৩৩,৭০৯ কিলোমিটার পরপর সাজানো যেতে পারে। বৃহস্পতির অতি দ্রুত আহ্নিক গতির (এটি নিজের অক্ষের চারদিকে একবার পাক খেতে সময় নেয় ১০ ঘন্টারও কম সময়ে যেখানে পৃথিবীর ক্ষেত্রে এই সময়ের পরিমাপ হয় ২৪ ঘন্টা) ফলে গ্রহটি নিরক্ষীয় অঞ্চলে অধিক স্ফীত। বৃহস্পতির চৌম্বক ক্ষেত্র সৌরজগতের একমাত্র বৃহত্তম গ্রহ সংক্রান্ত চৌম্বক ক্ষেত্র। ধস্ক তীরেই চৌম্বক ক্ষেত্রের বিস্তার ২৬ মিলিয়ন কিলোমিটার জুড়ে কুড়িটি সূর্যের আয়তনের সমান। এর একটি পুচ্ছ রয়েছে, যা পার্শ্ববর্তী শনি গ্রহের কক্ষ অতিক্রম করে। পৃথিবী থেকে যদি দেখা যেতে পারত তবে এর আকার হত বর্তমানে আমরা পূর্ণিমার সময়ে যেই চাঁদ দেখতে পাই তার আকারের পাঁচ গুণ। আমরা বৃহস্পতির যে পৃষ্ঠতল দেখতে পাই তা কঠিন পদার্থ দ্বারা নির্মিত নয়। এই বৃহদাকৃতির গ্রহের কেন্দ্রীয় অংশ খুব ক্ষুদ্র কঠিন ও শিলাময়। এই শিলাময় অংশের চারদিকে রয়েছে বায়োবীয় এবং তরল পদার্থ যা ধীরে ধীরে বৃহস্পতির আবহাওয়ার সঙ্গে মিলিত হয়। বৃহস্পতি মেঘাচ্ছন্ন, ঝড় ও ঝঞ্ঝা প্রবণ একটি গ্রহ। এটি সবসময় মেঘের একটি পুরু আস্তরণ দ্বারা আবৃত থাকে এবং বায়ুর গতি কমপক্ষে ৬০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই ঝঞ্ঝার অবস্থান বাইরে থেকে ঘূর্ণি, পটি বা বিন্দু আকৃতির দাগ দ্বারা নির্দিষ্ট করা যায়। একটি নির্দিষ্ট বেগুনি বর্ণের বা লালচে বেগুনি বর্ণের ঝঞ্ঝা বাইরে থেকে সবসময় স্পষ্ট হয়, যার ব্যাসার্ধ পৃথিবীর ব্যাসার্ধের প্রায় তিনগুণ। এই ঝঞ্ঝার উপস্থিতি নিয়ে দুই ধরনের মতবিরোধ রয়েছে কারো মতে এর উৎপত্তি ১৮৩১ সালে আবার অন্য মতে ১৬৬৫ সালে। যদি এর উৎপত্তি ১৬৬৫ ধরা যায় সেক্ষেত্রে বলা যায় বৃহস্পতির এই বৃহৎ লাল বিন্দু তিনশ বছর পুরানো! মেঘের স্তর বিভিন্ন রঙের পটি দ্বারা নির্দিষ্ট এবং বিভক্ত। হালকা রঙের পটিগুলি জোন এবং তুলনামূলক গাঢ় রঙের পটিকে বেল্ট''বলা হয়ে থাকে। উষ্ণতা ও রাসায়নিক পদার্থের তারতম্যের কারণে‌ এই পটিগুলির রং ভিন্ন ভিন্ন হয়। প্রতিটি পটি তার নিকটবর্তী দুটি পটির বিপরীত আবর্তে আবর্তিত হতে থাকে। পরপর অবস্থিত এই পটিগুলির মধ্যে প্রতিনিয়ত সংঘর্ষের ফলে ছোট ছোট ঘূর্ণবাতের সৃষ্টি হয়। বৃহস্পতির এই ঝঞ্ঝাময় আবহাওয়ার কারণে পৃথিবীর মতোই ওই গ্রহেও আলোর ঝলকানি দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীতে দেখতে পাওয়া এই আলোর ঝলকানি বা বিদ্যুতের তাপমাত্রা ৫০,০০০° সেন্টিগ্রেড এর কাছাকাছি হলেও বৃহস্পতির ক্ষেত্রে এই তাপমাত্রা হয় ৫০,০০,০০০° সেন্টিগ্রেড বা তার থেকেও বেশি, যা পৃথিবীর চেয়ে একশ গুন ও সূর্যের বহির্গাত্রের উষ্ণতার থেকেও অধিক। এই বিদ্যুৎ চুলকানি গুলি সাধারণত হয়ে থাকে মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়ায় পাশাপাশি থাকা একাধিক জলকণার কারণে। বৃহস্পতির বলয় গাঢ় বর্ণের ও সহজে দেখা যায় না। এগুলি হলো মূলত উল্কা ও বৃহস্পতির ছোট অভ্যন্তরীণ উপগ্রহের সংঘর্ষের ক্ষুদ্র কণা, ধূমকেতু ও অন্যান্য বস্তুর অবশিষ্ট ধ্বংসাবশেষ, বৃহস্পতির পৃষ্ঠের কাছাকাছি এসা কোন মহাজাগতিক বস্তুর ভেঙে যাওয়া অংশ দিয়ে তৈরি। প্রসঙ্গত ভয়েজার মহাকাশযান বৃহস্পতির নিকট পর্যবেক্ষণ ও চিত্র সংগ্রহের পূর্ব পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা এটাও জানতেন না যে বৃহস্পতিরও বলয় রয়েছে। এর মধ্যে দুটি বলয়ের উপাদান স্পষ্টভাবে ওই গ্রহের দুই সেট অভ্যন্তরীণ উপগ্রহ দ্বারা তৈরি। বলয়সমূহের নাম ও আকার নিম্নরূপ: ! বলয়ের নাম আভ্যন্তরীণ ব্যাসার্ধ বহিঃস্থ ব্যাসার্ধ ইংরেজিতে গসেমার অর্থ লূতাতন্তু, পাতলা বা হালকা কোনো বস্তু। গ্রহটির আবহাওয়া কি দিয়ে তৈরি বৃহস্পতির তাপমাত্রা যথেষ্ট বেশি। সম্ভবত এই কারনেই বিজ্ঞানীরা বৃহস্পতি আর কি কি উপাদান দিয়ে গঠিত হতে পারে সেই বিষয়ে সঠিক তথ্য খুঁজে পান নি। বৃহস্পতির বহির্কেন্দ্রে রয়েছে হাইড্রোজেন। চাপের প্রভাবে গ্যাস ঘনীভূত অবস্থায় রয়েছে। আবার উষ্ণতার প্রভাবে ঘনীভূত গ্যাস তরলীকৃত ও বাষ্পায়িত হতে থাকে। এখন পর্যন্ত বৃহস্পতির ৮০ টি উপগ্রহ সম্পর্কে জানা গিয়েছে। ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও বৃহস্পতির চারটি বড় উপগ্রহ আবিষ্কার করেন, এটিই ছিল প্রথম পৃথিবী ব্যতীত অন্য কোনো গ্রহের উপগ্রহ আবিষ্কার। এগুলি হল আইয়ো, ইউরোপা, গ্যানিমিড এবং ক্যালিস্টো। প্রতিটি নাম গ্রিক পুরাণ অনুযায়ী বৃহস্পতি সম্পর্কিত চরিত্রের নামে নামাঙ্কিত। ‌এরা গ্যালিলীয় উপগ্রহ নামেও পরিচিত। গ্যালিলীয় উপগ্রহ দ্বারা বৃহস্পতি থেকে গ্রহণ প্রায়শই দৃশ্যমান হয়। চারটি ছোট উপগ্রহ আইয়োর কক্ষপথের কেন্দ্রভিমুখী নির্দিষ্ট কক্ষে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। এই শ্রেণীর উপগ্রহকে অ্যামালথিয়া গোষ্ঠী বলা হয়ে থাকে কারণ এগুলির মধ্যে অ্যামালথিয়া আকারে সর্ববৃহৎ। এই শনির প্রতিটি উপগ্রহ ছোট এবং পিণ্ডময় আলুর আকৃতির। অ্যামালথিয়া উজ্জ্বল লাল বর্ণের। বৃহস্পতির বলয়ের উপাদান হলো সেই সমস্ত উল্কা বৃহস্পতির দিকে আকর্ষিত হয়ে এই সমস্ত উপগ্রহে এসে ধাক্কা খায় এবং ভেঙে যায়। গ্রীক পুরাণ অনুযায়ী অ্যামালথিয়া(গ্রীক :Ἀμάλθεια) ছিলেন বৃহস্পতির ধাত্রী মা। বৃহস্পতির অন্যান্য উপগ্রহগুলি তুলনামূলক ক্ষুদ্রতর এবং মূল উপগ্রহগুলির বাইরের কক্ষে অবস্থিত। কিছু ‌ছোট উপগ্রহও রয়েছে যেমন থেমিস্টো, যেগুলি বৃহস্পতিকে দূরবর্তী কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করে। বৃহস্পতির একটি দিনের দৈর্ঘ্য পৃথিবীর ১০ ঘন্টার সমান। আবার বায়োবীয় বহিরাবরণ হওয়ার কারণে এই গ্রহের বিভিন্ন পটি নিজেদের মতো আলাদা আলাদা বেগে কক্ষের চারদিকে ঘূর্ণন সম্পন্ন করে। এর কারণ স্বরূপ বলা যায় গ্যাসীয় বা বায়বীয় পদার্থ তাদের আণবিক ভর এর উপর ভিত্তি করে গতিবেগ ও দিক প্রদর্শন করে থাকে। বিজ্ঞানীরা বৃহস্পতির কেন্দ্রক তথা শিলাময় অংশের ঘূর্ণন বেগ নির্ধারণ করতে এখনো অবধি সফল হয়নি। গ্রহটির শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র এবং অতি শক্তিশালী বেতার শক্তি তরঙ্গ শক্তি মঙ্গল বা শুক্র গ্রহের বিমতে উহার কেন্দ্রকের গতিবিধি নির্ধারণকারী যন্ত্রে ত্রুটির সৃষ্টি করে। বৃহস্পতির এক বছরের ব্যপ্তি কত বৃহস্পতির মাধ্যাকর্ষণ আমার উপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে যদি কেউ বৃহস্পতির মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশের উপর ভাসমান অবস্থায় থাকেন তবে গ্রহটি তাকে তার কেন্দ্রের দিকে পৃথিবীর আড়াই গুণ বেশি অভিকর্ষজ ও বল প্রয়োগ করবে, অর্থাৎ বৃহস্পতির মাধ্যাকর্ষণ শক্তি পৃথিবীর আড়াই গুণ। বৃহস্পতির দ্রুত আহ্নিক গতির ফলে এর নিরক্ষীয় অঞ্চল তুলনামূলক স্ফীত। একই কারণে নিরক্ষীয় অঞ্চলে বৃহস্পতির ১০ শতাংশ মাধ্যাকর্ষণ শক্তি প্রশমিত হয়। এই প্রশমনের পরিমাণ নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে মেরুর দিকে কমতে থাকে। বৃহস্পতির ইংরেজি নাম জুপিটার (লাতিন ইউপ্পিতার নামটি এসেছে রোমের দেবতাদের রাজার নাম অনুসারে, গ্রীসে তিনিই‌ জিউস নামে পরিচিত। দেবতা জুপিটার পৃথিবীতে বজ্র প্রেরণের জন্য দায়ী ছিলেন। ঈগল পাখি ছিল তার বাহন এবং ওক গাছ তার চিহ্ন। * অ্যামালথিয়া হলো সৌরজগতের সবচেয়ে লালচে বস্তু, এমনকি মঙ্গল গ্রহের চেয়েও বেশি লাল। * ১৯৭৫ সালে এই উপগ্রহের নাম অ্যামালথিয়ার রাখা হয়। এটির আগের নাম ছিলো বৃহস্পতি ৫ তবে মুখে মুখে এটিকে অ্যামালথিয়া নামেই ডাকা হতো)। অ্যামালথিয়া হলো বৃহস্পতির তৃতীয় চাঁদ। অ্যামালথিয়ার কক্ষপথ অ্যামালথিয়া গসামার রিং এর খুব কাছাকাছি। অ্যামালথিয়া বলের মতো গোলকীয় না। এটি দেখতে গ্রহাণুর মতো। গ্রহাণু বেষ্টনীতে ১১৩ অ্যামালথিয়া নামের একটি গ্রহাণুও আছে। এটি আমাদের চাঁদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। বৃহস্পতির এই উপগ্রহের গড় ব্যাস ১১২ কিলোমিটার। সম্পূর্ণ উপগ্রহটা বাংলাদেশের অর্ধেকের চেয়েও ছোট। আমালথিয়ার পৃষ্ঠ উজ্জ্বল লালচে রঙের। এই লালচে রঙ সালফার বা অন্য কিছুর কারনে হতে পারে। অ্যামালথিয়ায় অনেকগুলো গর্ত থাকলে মাত্র দুইটির নাম দেওয়া হয়েছে। একটির নাম প্যান এবং অন্যটির নাম গাইয়া। প্যান নামটি গ্রীক বন্যের দেবতার নামে এবং গাইয়া নামটি পৃথিবীর দেবীর নামে দেওয়া হয়েছে হয়েছে। অ্যামালথিয়ায় দুটি পাহাড়ও আছে। দুইটি পাহাড়ের নামই গ্রীসের বৃহত্তম দ্বীপ ক্রিটের দুইটি স্থানের নামে নামকরণ করা হয়েছে। একটি নাম লাইকটাস ফ্যাকুলা (লাইকটাসের নামানুসারে) এবং অন্যটির নাম আইডা ফ্যাকুলা (মাউন্ট আইডার নামানুসারে)। ইতালীয় ভাষার ফ্যাকুলা অর্থ "ছোট মশাল"। অ্যামালথিয়ায় একদিন পৃথিবীর প্রায় একদিনের অর্ধেক। সেখানে একদিন হয় ১১ ঘন্টা ৫৭ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে। এখানে দিনের দৈর্ঘ্য বৃহস্পতির থেকে অল্প সময় বেশি। বৃহস্পতিকে প্রদক্ষিণ করতে কত সময় লাগে অ্যামালথিয়ায় একদিনে যতক্ষন সময়, বৃহস্পতির চারপাশে এর প্রদক্ষিণ করতেও প্রায় একই সময় লাগে। সুতরাং পৃথিবীর একদিনের অর্ধেক সময়ের মধ্যে অ্যামালথিয়া বৃহস্পতির চারপাশে একবার ঘুরে আসে। যেহেতু অ্যামালথিয়ার ঘূর্ণনের সময় এবং প্রদক্ষিণের সময় একই, তাই বৃহস্পতি থেকে অ্যামালথিয়ার কেবল একপাশই সবসময় দেখা যায়। পৃথিবীর চাঁদও একই রকম। একারনেই আমরা সবসময় চাঁদের কেবল একপাশই দেখতে পাই। অ্যামালথিয়ার মাধ্যাকর্ষণ আমার ওপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে কার নামে অ্যামালথিয়ার নামকরণ করা হয়েছে এডওয়ার্ড বার্নার্ড ক্যালিফোর্নিয়ার লিক মানমন্দিরের ৩৬ ইঞ্চি (৯১ সেন্টিমিটার) প্রতিসারক দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করে ১৮৯২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর অ্যামালথিয়াকে আবিস্কার করেন। ১৬১০ সালে গ্যালিলিও ইউরোপা আবিষ্কারের পর এনিই সর্বপ্রথম বৃহস্পতির অন্য কোনো উপগ্রহ আবিষ্কার করেন। *ইউরেনাসের আংটির মরো অংশ ছবিতে দেখতে সাদা হলেও বাস্তবে ছাই রঙের বস্তু দিয়ে তৈরি। *যখন প্রথম এই গ্রহ আবিষ্কৃত হয়, তখন একে একটি নক্ষত্র বা তারা ভাবা হয়। আর এর নাম দেয়া হয়েছিল "৩৪ টাউরি"। *ইউরেনাস নিজের পাশের দিকে ঘুরে। এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সৌর গ্রহের মধ্যে একমাত্র এই গ্রহই এভাবে ঘুরে। এর চাঁদ বা উপগ্রহগুলো কেমন ইউরেনাসে এক বছর কত লম্বা ইউরেনাসের মহাকর্ষ আমাকে কত জোরে টানবে ১) সৌরজগতের সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরিগুলির মধ্যে আইয়ো আছে।
২) আইয়ো অল্প কয়েকটি চাঁদের মধ্যে একটি, যার খুব পাতলা হলেও বায়ুমণ্ডল রয়েছে।
৩) যেকোনো সময়ে, আইয়ো -তে প্রায় ৯টি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছে।
৪) আইয়ো বৃহস্পতির এত কাছাকাছি আছে যে বৃহস্পতি তার পৃষ্ঠে "জোয়ার" সৃষ্টি করে। এই "জোয়ার"গুলি এটিকে আগ্নেয়গিরির মত সক্রিয় করে তোলে। br> ৫) আইয়ো হল বৃহস্পতির মাত্র পাঁচটি চাঁদের মধ্যে একটি, যে সূর্যগ্রহণ ঘটাতে পারে, যেটি বৃহস্পতি থেকে দেখা যায়।
৬) আইয়ো সৌরজগতের চতুর্থ বৃহত্তম চাঁদ।
আইয়ো হল বৃহস্পতির অন্তর্বর্তীতম চাঁদ। ৮৫ আইও, যেটি একটি গ্রহাণু, অথবা আই. ও যেটি একটি সংক্ষিপ্ত রূপ যা বিভিন্ন জিনিসের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে, আইয়ো চাঁদকে তার সাথে বিভ্রান্ত না করার বিষয়ে সতর্ক থাকো। আইয়োর একটি "নবীন" পৃষ্ঠতল রয়েছে, বেশিরভাগ চাঁদের যা নেই। এখানে অনেক আগ্নেয়গিরির কার্যকলাপ চলে বলে, এর ভূপৃষ্ঠটি প্রায় ফাটলমুক্ত। এছাড়াও, এর আগ্নেয়গিরিগুলি বেশ অস্বাভাবিক। আইয়োর কম মাধ্যাকর্ষণ এবং আগ্নেয়গিরিগুলির বিস্ফোরণের কারণে, কখনও কখনও তারা মাটি থেকে ৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত উচ্চ পর্যন্ত অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। পৃথিবীর পৃষ্ঠ তল থেকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের দূরত্ব ৫০০ কিলোমিটারের চেয়ে কম। কখনও কখনও আগ্নেয়গিরিগুলি আরও শান্তভাবে বিস্ফোরিত হয়, পৃথিবীর উষ্ণপ্রস্রবণের মত। আইয়োতে "ঢাল আগ্নেয়গিরি" রয়েছে, যেগুলি বেশিরভাগ লাভা প্রবাহ থেকে গঠিত। আইয়োর তাপমাত্রা অদ্ভুতভাবে পরিবর্তিত হয়। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কিছু জায়গার কাছাকাছি, তাপমাত্রা খুব উচ্চ থাকে। কিন্তু আইয়োর অধিকাংশ অঞ্চলই খুব ঠান্ডা, কারণ এটি সূর্য থেকে অনেক দূরে স্থিত। আইয়োর গড় তাপমাত্রা -১৪৩° সেন্টিগ্রেড। অ্যান্টার্কটিকার সবচেয়ে শীতল তাপমাত্রা −৯০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের চেয়ে এটি অনেক বেশি শীতল। আগ্নেয়গিরি ছাড়াও, আইয়োতে অনেক পর্বত, গলিত সালফারের হ্রদ জ্বালামুখ কুণ্ড এবং শত শত কিলোমিটার দীর্ঘ গলিত সালফার বা সিলিকেটের প্রবাহ রয়েছে। সালফার বিভিন্ন তাপমাত্রায় থাকার কারণে এর পৃষ্ঠের রঙ বিভিন্ন হয়। যখন সালফার গরম হয় এবং ঠান্ডা হয়, তখন এটি রঙ পরিবর্তন করে। এই কারণেই আইয়োর পৃষ্ঠে এতগুলি রঙ রয়েছে। কিছু লোক মনে করে এটি দেখতে একটি পিৎজার মত! আইয়োর ১০টি নামযুক্ত অঞ্চল রয়েছে (পৃথিবীর অঞ্চলগুলিকে বলা হয় মধ্যপ্রাচ্য, সুদূর পূর্ব, পশ্চিম ইত্যাদি যেগুলি সবই রেজিও শব্দে শেষ হয়, লাতিন ভাষায় যার অর্থ অঞ্চল বা রিজিয়ন''। অধিকাংশ গ্রহ ও নক্ষত্রের নাম যেমন দেবতা এবং পৌরাণিক কাহিনীর অন্যান্য চরিত্রের নামানুসারে দেওয়া হয়েছে, সেই একইভাবে এখানকার সমস্ত অঞ্চলের নাম প্রাচীন রাজ্য এবং পৃথিবীর সাম্রাজ্যের নামে দেওয়া হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, সবচেয়ে বড় অঞ্চল কলচিস রেজিও ৫৫০ ১৬৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কলচিস সাম্রাজ্যের সাথে সম্পর্কিত। আইয়োর আগ্নেয়গিরির বৈশিষ্ট্যগুলির সবই গ্রিক এবং রোমান পুরাণ ছাড়া অন্যান্য পুরাণের বিভিন্ন প্রাণীর উপর ভিত্তি করে নামাঙ্কিত। উদাহরণস্বরূপ, মাসুবি এখানকার একটি আগ্নেয়গিরি, কিন্তু জাপানি পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী তিনি আগুনের দেবতা যিনি পৃথিবীতে ৮টি আগ্নেয়গিরি সৃষ্টি করেছেন বলে কথিত আছে। আরেকটি উদাহরণ হল রা নামে আরেকটি আগ্নেয়গিরি। মিশরের পুরাণে রা ছিলেন সূর্যের দেবতা। আইয়োর পর্বতগুলির নাম দেওয়া হয়েছে অনেক পুরাণের নামের মিশ্রণে। এগুলি সবই লাতিন শব্দে অস্পষ্টভাবে পাহাড়ের অর্থ বোঝায়। দক্ষিণ -পশ্চিম জার্মানি থেকে কৃষ্ণ সাগর পর্যন্ত প্রবাহিত ড্যানিউব নদীর উপর ভিত্তি করে ড্যানিউব প্ল্যানাম নাম দেওয়া হয়েছে এবং মিশর মনস হল মিশর ভিত্তিক নাম। অন্যদিকে, আইয়ো এবং জিউসের পুত্র এপাফাসের নামানুসারে একটি পাহাড়ের নাম এপাফাস মেনসা দেওয়া হয়েছে; এবং আর একটি পাহাড়ের নাম অট মনস mdash; মঙ্গোলীয় পৌরাণিক কাহিনীতে, অট ই বিবাহের দেবী, যিনি পৃথিবীর শুরুতে, যখন আকাশ এবং পৃথিবী পৃথক হয়েছিল, তখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, আইয়ো তে একটি দিন কতক্ষণের কার নামে নামকরণ করা হয়েছে আইয়ো (প্রাচীন গ্রিক Ἰώ mdash; উচ্চারণ আই ও — জিউসের (বৃহস্পতি) ১০০ জন প্রেমিকার মধ্যে একজনের নামে নামকরণ করা হয়েছে। সে ছিল এক পরী। পরীরা হল প্রকৃতির প্রফুল্লতা, তারা জল, বন, এবং গুহার সঙ্গে যুক্ত। পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, জিউস আইয়োকে আড়াল করার জন্য তাকে গরুতে রূপান্তরিত করেছিলেন। ==কিভাবে আইয়োর মাধ্যাকর্ষণ আমাকে টানবে যদি তুমি আইয়ো পৃষ্ঠতলের উপর দাঁড়িয়ে থাক, পৃথিবীতে তোমার ওজনের চেয়ে কম ওজন দেখাবে। পৃথিবীতে ২০০ পাউন্ড (৯০ কেজি) ওজনের একজন ব্যক্তি আইয়োতে প্রায় ৩৬ পাউন্ড (১৬ কেজি) ওজনের হবে। সুতরাং এখানকার মাধ্যাকর্ষণ, অবশ্যই, তোমাকে কম টানবে। সিমোন মারিয়াস এবং গ্যালিলিও গ্যালিলেই উভয়েই আইয়ো আবিষ্কার করেছিলেন। গ্যালিলিও এটি আবিষ্কার করেন ১৬১০ সালের ৭ই জানুয়ারী, এবং মারিয়াসও এটি প্রায় একই সময়ে আবিষ্কার করেছিলেন। ইউরোপা বৃহস্পতির বৃহত্তম উপগ্রহসমূহের একটি। ইউরোপার পৃষ্ঠ বরফে ঢাকা। ইউরোপা বিজ্ঞানীদের কাছে বিশেষ গুরুত্বের, কারন তারা বিশ্বাস করেন ইউরোপার বরফের নিচে সমুদ্র থাকতে পারে। এবং এই সমুদ্রের মধ্যে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে। যদি সেখানে কোনো অস্তিত্ব থাকে, ধারণা করা হচ্ছে তা পৃথিবীর সকল প্রাণীর থেকে, এমনকি সমুদ্রের প্রাণীর থেকেও অনেক ভিন্ন ধরণের হবে। পার্থক্যসমূহ সম্ভবত খুব এলোমেলো এবং অনেক বড় হবে। উদাহরণস্বরূপ, ঐসকল জীবগুলোতে হয়তো দৃষ্টিশক্তি বিকশিত নাও হতে পারে। এর পরিবর্তে তারা সম্ভবত তড়িচ্চুম্বকীয় বর্ণালীর রেডিও তরঙ্গ বা মাইক্রোওয়েভ দেখতে পারে। তাদের শরীর সম্ভবত কঠিন পদার্থের না হয়ে তরল বা বায়বীয় হতে পারে! *ইউরোপার বরফ পৃষ্ঠের নিচে একটি মহাসাগর থাকতে পারে *কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন যে ইউরোপার মহাসাগরে জীবনের অস্তিত্ব থাকতে পারে *এই উপগ্রহের বর্তমান নামের আগে এটি কেবল বৃহস্পতি দ্বিতীয় নামে পরিচিত ছিল *গ্রহাণুপুঞ্জে উপগ্রহটির নামানুসারে ৫২ ইউরোপা নামের একটি গ্রহাণু রয়েছে ইউরোপার ব্যাস ৩,১২২ কিলোমিটার (পৃথিবীর প্রায় এক চতুর্থাংশ)। পৃথিবীর ওজন ইউরোপার চেয়ে ১২৫ গুন বেশি, এবং পৃথিবীর আয়তন ৬৭টি ইউরোপার একত্রিত আয়তনের সমান। ইউরোপার পৃষ্ঠ অত্যন্ত মসৃণ এবং কয়েক শত মিটারের বেশি উচ্চতার বৈশিষ্ট্য খুব কমই দেখা গেছে। ইউরোপায় গর্তের সংখ্যাও অনেক কম। এগুলোর মধ্যে ৫ কিলোমিটারের চেয়ে বড় গর্তের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এইসব বৈশিষ্ট্য সাধারণত একটি তরুণ পৃষ্ঠকে নির্দেশ করে। এর পৃষ্ঠে ধুমকেতু আছড়ে পরার পরিমানের উপর ভিত্তি করে ইউরোপার পৃষ্ঠের বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৩০ মিলিয়ন বা ৩০০ কোটি বছর। এর মসৃণতা এবং অন্যান্য দৃশ্যমান বৈশিষ্ট্যের কারণে একে পৃথিবীর সমুদ্র বরফ হয়ে গেলে যেমন হবে তার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ মনে করা হয়। মনে করা হয় যে, এর পৃষ্ঠের নিচে তরল পানির একটি স্তর রয়েছে যা জোয়ার -ভাটার কারণে উৎপন্ন তাপের ফলে উষ্ণ থাকে। ইউরোপার পৃষ্ঠের তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে। এমনকি নিরক্ষরেখায়ও পানির বরফ পাথরের মতো শক্ত। বৃহত্তম গর্তসমূহ সমতল, বিশুদ্ধ বরফ দিয়ে পূর্ণ। এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে এবং ইউরোপার জোয়ার ভাটার ফলে উৎপন্ন তাপ হিসাব করে এর পৃষ্ঠের বরফ তলের পুরুত্ব ১০-৩০ কিলোমিটার অনুমান করা হয়েছে। এর দ্বারা বুঝা যায় যে এর নিচের তরল সমুদ্র ৯০ কিলোমিটার গভীর হতে পারে। ইউরোপার পৃষ্ঠের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল পুরো পরিমণ্ডল জুড়ে অনেকগুলো অন্ধকার রেখা। পৃথিবীতে বরফের সমুদ্রে ফাটল ধরলে যেমন দেখাতো এগুলো দেখতে অনেকটা সেরকম। এগুলোকে নিবিড়ভাবে পরীক্ষা করে দেখা যায় যে ফাটলের উভয় পাশে প্রান্তগুলি একে অপরের থেকে দূরে সরে গিয়েছে। ইউরোপার পৃষ্ঠকে একটি ফাটা ডিমের খোসার সাথে তুলনা করা যেতে পারে। বৃহত্তর ব্যান্ডগুলি প্রায় ২০ কিলোমিটার জুড়ে হালকা পদার্থের একটি কেন্দ্রীয় ব্যান্ডের সাথে রয়েছে। মনে করা হয় যে ইউরোপার ভূত্বকটি নিচের উষ্ণ স্তরগুলি উন্মুক্ত করতে ছড়িয়ে পড়ার কারণে অনেকগুলো আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত বা গিজারের ফলে এগুলো তৈরি হয়েছিল। এরকম ঘটনা পৃথিবীর সমুদ্রতটে দেখা যায়। এই বিভিন্ন ফাটলগুলো বিশেষ করে বৃহস্পতির জোয়ারের ফলে সৃষ্ট চাপের কারণে ঘটেছে বলে মনে করা হয়; ইউরোপার পৃষ্ঠে উচ্চ এবং নিম্ন জোয়ারের সময় ৩০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি এবং পতন হয় বলে মনে করা হয়। ধারণা করা হয়, বরফের নিচের সমুদ্রে জীবনের অস্তিত্ব থাকতে পারে। যেসকল বিজ্ঞানীরা এটি ধারণা করেন তাদের মতে পৃথিবীতেও একই কঠিন অবস্থার মধ্যে, যেমন পুরু বরফ স্তর দ্বারা বেষ্টিত অ্যান্টার্কটিকার লেক ভস্টকেও জীবনের সঞ্চার হতে পারে। বর্তমানে যদিও ইউরোপায় প্রাণের অস্তিত্বের পক্ষে কোনো প্রমান নেই, তবে দূষণের সম্ভাবনা এড়াতে প্রচেষ্টা করা হয়েছে। গ্যালিলিও মিশনের মহাকাশযানকে বৃহস্পতি গ্রহে বিধ্বস্ত করে মিশনটি শেষ করা হয়েছিল। মিশনটিকে যদি কেবল পরিত্যক্ত করা হতো, তাহলে জীবাণুমুক্ত না করা যানটি একসময় হয়তো ইউরোপায় পতিত হয়ে পৃথিবীর জীবাণু দিয়ে দূষিত হতে পারতো। এমনটা হলে ইউরোপায় কখনও তার নিজস্ব কোনো জীবনের অস্তিত্ব ছিল কিনা এটি নির্ধারণ করা অসম্ভব হয়ে পরত। এবং সম্ভবত পৃথিবীর জীবাণু সেখানের স্থানীয় জীবাণুকে ধ্বংস করে ফেলতে পারতো। ইউরোপার এই সমুদ্রের উপস্থিতি বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের মধ্যে অসাধারণ আগ্রহ জাগিয়ে তুলেছে। রাশিয়া যেমন ভস্টক হ্রদে ড্রিল করার পরিকল্পনা করছে তার পানির নমুনা সংগ্রহের জন্য এবং জীবনের সন্ধানের জন্য, ইউরোপার পৃষ্ঠের বরফ ড্রিল করে এটির মহাসাগর অনুসন্ধান করার উপায় সম্পর্কে প্রচুর জল্পনা রয়েছে। ইউরোপায় জীবনের অস্তিত্ব খুঁজে পেলে সেটি বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে। নিজ অক্ষে একবার ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে ইউরোপার ৮৫ ঘন্টা (পৃথিবীর হিসেবে ৩ দিন ১১ ঘন্টা) লাগে। বৃহস্পতির চারপাশে একবার প্রদক্ষিণ করতেও ইউরোপার ৮৫ ঘন্টা সময় লাগে। যেহেতু এই সময় দুটি একই, তাই বৃহস্পতি থেকে ইউরোপার কেবল একপাশই দেখা যায়। আমাদের চাঁদও একইরকম, একারনেই আমরা সবসময় চাঁদের শুধু একপাশই দেখতে পাই। এটি কার নামে নামকরণ করা হয়েছে ইউরোপা জিউসের একজন ভালোবাসার নাম। ইউরোপা ছিলেন একজন ফিনিশীয় রাজকুমারী যাকে জিউস অপহরণ করে ক্রিটে নিয়ে এসেছিলেন। দুইজন ব্যক্তি ইউরোপা আবিষ্কার করেছিলেন: সাইমন মারিয়াস এবং গ্যালিলিও গ্যালিলেই। গ্যালিলিয় ১৬১০ সালের ৭ই জানুয়ারি এটি আবিষ্কার করেন। সাইমনও প্রায় একই সময়ে স্বতন্ত্রভাবে ইউরোপাকে আবিষ্কার করেছিলেন। * অ্যারিয়েল ইউরেনাসের একটি উপগ্রহ। * অ্যারিয়েল ১৮৫১ সালের ২৪ অক্টোবর আবিষ্কৃত হয়। * আলেকজান্ডার পোপের বিখ্যাত কবিতা রেপ অব দ্য লক এ বায়ুর তৈরি একটি সিল্ফের নামানুসারে এটির নামকরণ করা হয়েছে। অ্যারিয়েলের ভূপৃষ্ঠে খুব বেশি গর্ত নেই। এটির উপরিভাগে ত্রুটিপূর্ণ গিরিখাত এবং তরল জলপ্রবাহের এক বিশাল সমাহার রয়েছে। প্রতিফলিত পৃষ্ঠের কারণে এটি উজ্জ্বল মনে হয়। ইউরেনাসের কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করতে অ্যারিয়েলের কত সময় লাগে অ্যারিয়েলের মোটামুটি ৫০% জমাট পানির বরফ, ৩০% সিলিকেট শিলা এবং ২০% মিথেন বরফ দিয়ে তৈরি। এছাড়াও, এখানে সতেজ তুষারের অঞ্চল রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। অ্যারিয়েলের মাধ্যাকর্ষণ তোমার ওপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে নিউটনের সূত্রে বর্ণনা করা হয়েছে যে, মহাকর্ষ তোমাকে কত জোরে টানছে। পৃথিবীতে যদি তোমার ওজন ৫১ কিলোগ্রাম বা ১১২ পাউন্ড হয়, তবে তোমার ওজন ৫০০ নিউটনের সমান। আমরা শুধুমাত্র কিছু বিশেষ উদ্দেশ্যে নিউটনের সূত্র ব্যবহার করি। যেমন, যখন আমরা সত্যিই জানতে আগ্রহী হই যে, আমরা কোন কিছুকে কতটা জোরে নিচের দিকে ধাক্কা দেই। নিচের দিকে ধাক্কা দেয়ার কারণ মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আমাদের টানছে। ==কার নামে অ্যারিয়েলের নামকরণ করা হয়েছে আলেকজান্ডার পোপের বিখ্যাত কবিতা রেপ অব দ্য লক এ উল্লেখিত বায়ু দিয়ে তৈরি একটি সিল্ফের নামানুসারে অ্যারিয়েলের নামকরণ করা হয়েছে। ১৮৫১ সালের ২৪ অক্টোবর, উইলিয়াম লাসেল অ্যারিয়েল আবিষ্কার করেন। তিনি একই সময়ে ইউরেনাসের আম্ব্রিয়েল নামক উপগ্রহও আবিষ্কার করেন। * প্লুটো কখনও কখনও নেপচুনের চেয়ে সূর্যের কাছাকাছি চলে যায়। উপরে ডানদিকের ছবিটিতে প্লুটোর পৃষ্ঠভাগের রং দেখা যাচ্ছে। প্লুটোর এক দিন কত বড় প্লুটোর এক বছর কত বড় প্লুটোর মহাকর্ষ আমাকে কতটা আকর্ষণ করবে কার নামানুসারে প্লুটোর নামকরণ করা হয়েছে এর পরও অনেক মানুষ ঐতিহ্যের কারণে প্লুটো একটি নিয়মিত গ্রহ- এই ধারণাটি ধরে রেখেছেন। এছাড়াও অনেক পাঠ্যপুস্তক এবং রেফারেন্স বই এখনো হালনাগাদ করা হয়নি এবং সেগুলোতে এখনও প্লুটোকে নবম গ্রহ হিসাবে তালিকাভুক্ত করা আছে। ১) গ্যানিমেড বৃহস্পতি গ্রহের একমাত্র চাঁদ যেটির নামকরণ করা হয়েছে একজন পুরুষের নামে, এটি আবিষ্কার করেছিলেন গ্যালিলিও।
২) গ্যানিমেড হল সৌরজগতের বৃহত্তম চাঁদ, এটি বুধ বা প্লুটো দুটি গ্রহের চেয়েই বড়।
৩) গ্যানিমেড হল একমাত্র চাঁদ যার চৌম্বক ক্ষেত্র আছে।
৪) গ্যানিমেড সৌরজগতের বৃহত্তম চাঁদ। গ্যানিমেডের ভূত্বক জলের বরফ দিয়ে তৈরি। পৃথিবীর ভূত্বকের মত, এটি বিভিন্ন পাতে বিভক্ত এবং সেগুলি নড়াচড়া করতে পারে। এখানে ফাটল অঞ্চল বরাবর, পর্বতশ্রেণী গঠিত হয়েছে। যেহেতু ভূত্বকের পাতের অবস্থানের পরিবর্তন ঘটতে পারে, তাই এই ফাটলগুলি সমতল হতে থাকে। কখনও কখনও, পুরাতন গর্তগুলি ভূত্বকের ক্ষয়ের কারণে পলিম্পসেস্ট কিছুটা পরিবর্তিত কিন্তু তবুও তার আগের অবস্থার চিহ্ন দেখা যায়) হয়ে যায়। গ্যানিমেডে একটি দিন কত বড় বৃহস্পতিকে ঘিরে এর কক্ষপথ কত দীর্ঘ কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে গ্যানিমেড (গ্রিক Γανυμήδης হল একজন সুদর্শন ট্রোজান বালক। তাকে জুপিটার (জিউস নামেও পরিচিত) দেবতাদের কাছে মদ্য-পরিবেশক করে পাঠিয়েছিলেন। এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল গ্যানিমেড আবিষ্কার করেছিলেন গ্যালিলিও গ্যালিলেই এবং সাইমন মারিয়াস দুজনেই। ১৬১০ সালের ১১ই জানুয়ারি গ্যালিলিও এটি আবিষ্কার করেছিলেন এবং মারিয়াসও প্রায় একই সময়ে একে খুঁজে পেয়েছিলেন। এই মডিউল ব্যবহার করে এমন টেমপ্লেট/মডিউল এই টেমপ্লেটটি আইএসবিএন-এর সঠিকতা যাচাই করতে মডিউল:Check isxn ব্যবহার করে। আইএসবিএন যদি বৈধ না হয়, তবুও এই উপ-টেমপ্লেটটি লিংক তৈরি করবে, কিন্তু সেই সাথে নিবন্ধটিকে বিষয়শ্রেণী:আইএসবিএন ত্রুটিসহ পাতা এ যুক্ত করবে। এই বইতে ব্যবহৃত শব্দের একটি শব্দকোষ: অ্যান্টিম্যাটার স্বাভাবিক পদার্থের বিপরীত। সাধারণত ল্যাবরেটরির বাইরে পাওয়া যায় না। পদার্থের সাথে মিশে গেলে তারা একে অপরকে বাতিল করে দেয় এবং প্রচুর শক্তি ছেড়ে দেয়। আরাকনয়েড বুনন প্রতিযোগিতার কিংবদন্তীর মতো মাকড়সার মতো আকৃতির কিছুর জন্য একটি বৈজ্ঞানিক শব্দ। গ্রহাণু একটি বড় পাথুরে বস্তু যা একটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে, কিন্তু একটি গ্রহ হওয়ার জন্য খুব ছোট। এটি মহাকাশে পাওয়া যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানী এমন ব্যক্তি যিনি তারকা এবং গ্রহ অধ্যয়ন করেন। এছাড়াও একজন ব্যক্তি যিনি নতুন গ্রহ এবং সৌরজগৎ অন্বেষণ করেন। নভোচারী একজন ব্যক্তি যিনি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে ভ্রমণ করেন। বায়ুমণ্ডল গ্রহের চারপাশে গ্যাসের স্তর। পরমাণু একটি অতি ক্ষুদ্র কণা যা পদার্থের মৌলিক বিল্ডিং ব্লক। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম জিনিস। বেসাল্ট লাভা গলিত বেসাল্ট, আগ্নেয়গিরি থেকে এক ধরনের শিলা। বেল্ট বৃহস্পতির গাঢ় রঙের মেঘের স্তরগুলির জন্য ব্যবহৃত একটি নাম। বাইনোকুলার প্রতিটি চোখের জন্য একটি আইপিস সহ ছোট টেলিস্কোপের একটি ভাঁজ জোড়া। কার্বন ডাই অক্সাইড একটি গ্যাস যা প্রাণী শ্বাস নেয় এবং গাছপালা গ্রহণ করে। কার্বোনেসিয়াস চন্ড্রাইট এক ধরনের উল্কা যাতে প্রচুর পানি এবং জৈব যৌগ থাকে। পরিচলন গ্যাস বা তরলে এক ধরনের আন্দোলন যা শীতল অবস্থানের দিকে তাপ বহন করে। যখন গ্যাস বা তরল ঠান্ডা হয়, এটি আবার নিচে ডুবে যায়। সেন্টোর একটি বরফযুক্ত গ্রহ যা বৃহস্পতি এবং নেপচুনের মধ্যে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। চ্যানেল কোন কিছুর পৃষ্ঠে একটি খাঁজ। ধূমকেতু একটি ছোট বরফ বস্তু একটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে। সংযোগ যখন একই বস্তুকে প্রদক্ষিণ করে দুটি বস্তু একসাথে কাছে আসে। মহাদেশ একটি গ্রহে একটি বিশাল স্থলভাগ, সাধারণত টেকটোনিক প্লেট দিয়ে তৈরি যা একসঙ্গে তালাবদ্ধ থাকে। মূল একটি গ্রহ বা নক্ষত্রের কেন্দ্র। করোনা খুব গরম গ্যাসের একটি অঞ্চল যা একটি নক্ষত্রের ফটোস্ফিয়ারকে ঘিরে। অগ্নিমুখ একটি উল্কা দ্বারা তৈরি একটি গ্রহের পৃষ্ঠে একটি ডেন্ট এটি উপর পড়ে। ক্রাস্ট একটি গ্রহের পৃষ্ঠের বাইরেরতম স্তর। বামন গ্রহ একটি গোলাকার ক্ষেত্র যা সূর্যের চারদিকে প্রদক্ষিণ করে। এটি একটি চাঁদ নয় এবং এটি তার কক্ষপথ বরাবর অন্যান্য বস্তু ঝাড়ার জন্য যথেষ্ট বড় নয়। গ্রহন একটি বস্তু যখন অন্য বস্তু এবং সূর্যের মধ্যে আসে তখন তৈরি ছায়া। শক্তি আপনি কাজ করতে যা ব্যবহার করেন। নিরক্ষরেখা একটি গ্রহের চারপাশে একটি কাল্পনিক রেখা, ঘূর্ণন অক্ষের লম্ব। ক্ষয় বায়ু, পানি এবং তাপমাত্রা পরিবর্তনের ফলে একটি পৃষ্ঠের ধীরগতির পরিধান। গ্যালাক্সি গ্যাস, ধুলো, তারা, গ্রহ এবং অন্যান্য বস্তুর বিশাল সংমিশ্রণ যা তাদের নিজস্ব মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা একসাথে থাকে। গ্যাস জায়ান্ট গ্যাসের বিশাল বল থেকে তৈরি চারটি বাইরের গ্রহের মধ্যে একটি। মাধ্যাকর্ষণ যে শক্তি ভর দিয়ে কোন কিছুকে টেনে নেয় (মাধ্যাকর্ষণ, ভর এবং ওজন বিভাগ সম্পর্কে দেখুন)। গোলার্ধ একটি গ্রহের পৃষ্ঠের অর্ধেক। বরফের ক্যাপ একটি গ্রহের মেরুতে বরফের বিশাল ক্ষেত্র। ল্যাঙ্গুয়েজ বিন্দু দুটি কক্ষপথের বস্তু থেকে মাধ্যাকর্ষণ পরস্পরের ভারসাম্য বজায় রাখার জায়গা। লাভা একটি গ্রহের পৃষ্ঠের উপরে গলিত শিলা। ল্যাটিন রোমান সাম্রাজ্যের ভাষা যা পরে বিজ্ঞানীরা জিনিসের নামকরণে ব্যবহার করেছিলেন। ম্যান্টল একটি গ্রহের ভূত্বকের নিচে গলিত পাথরের একটি স্তর। মারিয়া ম্যাগমার একটি বিশাল সমুদ্র যা কঠিন শিলায় ঠান্ডা হয়ে গেছে। ভর কোন বস্তু যে বস্তু দিয়ে তৈরি হয় তার পরিমাণ (মাধ্যাকর্ষণ, ভর এবং ওজন বিভাগ সম্পর্কে দেখুন)। ম্যাটার স্টাফ' এর জন্য একটি বৈজ্ঞানিক শব্দ। উল্কা মহাকাশ থেকে একটি ছোট বা মাঝারি আকারের শিলা যা একটি গ্রহের বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করেছে কিন্তু মাটিতে পৌঁছায়নি। উল্কা ঝরনা বিপুল সংখ্যক উল্কা যা প্রায় একই সময়ে একটি গ্রহের বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। উল্কা একটি উল্কা যা এটি একটি গ্রহের বায়ুমণ্ডলের মাধ্যমে তৈরি করে এবং মাটিতে অবতরণ করে। মিথেন একটি গ্যাস যা বেশিরভাগ গ্যাস দৈত্য তৈরি করে। পৃথিবীর গ্রহাণুর কাছাকাছি একটি গ্রহাণু যার একটি কক্ষপথ রয়েছে যা এটিকে পৃথিবীর খুব কাছে নিয়ে আসে। নিউটন পরিমাপের একটি ইউনিট বর্ণনা করে যে কিভাবে কঠিন মাধ্যাকর্ষণ আপনাকে নিচে টেনে নিয়ে যাচ্ছে মাধ্যাকর্ষণ, ভর এবং ওজন বিভাগ সম্পর্কে দেখুন । শ্যারন প্লুটোর তিনটি চাঁদের মধ্যে একটি। শ্যারনের ব্যাস প্রায় ১,২০০ কিলোমিটার, যা প্রায় প্লুটোর অর্ধেক। কেননা, প্লুটো এবং শ্যারনের মধ্যে আকারের পার্থক্য এতটাই কম যে, কেউ কেউ এটিকে দুটি গ্রহ বলে বিবেচনা করে থাকেন। এগুলি কখনও কখনও প্রথম দুটি ট্রান্স-নেপ্টুনিয়ান বস্তু হিসাবেও ভাবা হয়। শ্যারনের পৃষ্ঠতল পানি ও বরফে আচ্ছাদিত। শ্যারন এবং প্লুটো তাদের মধ্যে অবস্থিত একটি কেন্দ্রীয় বিন্দুর চারপাশে কক্ষপথ ভাগ করে নেয়। কার্যত, তারা সর্বদা একই দিকে মুখোমুখি থাকে। এই কক্ষপথটি সাড়ে ৬ দিন স্থায়ী হয়। পরবর্তীতে এর নামকরণ কিভাবে করা হয় গ্রিক পুরাণের একটি চরিত্রের নামানুসারে শ্যারনের নামকরণ করা হয়েছে। (তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী) শ্যারন মৃতদেরকে আচেরন নদী পার করে হেডিসে নিয়ে যায়, যদি তারা তাকে মূল্য প্রদান করতে পারে। ১৯৭৮ সালের ২২ শে জুন জেমস ক্রিস্টি শ্যারন আবিষ্কার করেন। তিনি প্লুটোর অত্যন্ত বিবর্ধিত চিত্রগুলি পরীক্ষা করছিলেন এবং লক্ষ্য করেছিলেন যে কিছু কিছু ছবিতে একটি অংশ স্ফীত দেখা যায়। পরে পুরানো ছবিগুলোর দ্বারা স্ফীত অংশটুকু নিশ্চিত করা হয়েছিল এবং এর অস্থায়ী নাম দেওয়া হয়েছিল এস/১৯৭৮ পি ১ । ফোবে হল শনির একটি উপগ্রহ। ফোবে প্রায় ২২০ কিলোমিটার চওড়া। যাইহোক, যেহেতু ফোবে আকারে খুব একটা গোলাকার নয়, তাই এটির কিছু স্থান চওড়া এবং কিছু স্থান সংকীর্ণ। ফোবের পৃষ্ঠতল অন্ধকার এবং গভীর গর্তযুক্ত। গর্তগুলি ৮০ কিলোমিটার পর্যন্তও হয়ে থাকে, যার মধ্যে একটির গভীরতা ১৬ কিলোমিটার। শনির চারপাশে এর কক্ষপথের স্থায়িত্ব কত ফোবের গাঢ় রঙের কারণে বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করত যে, এটি একটি বন্দী গ্রহাণু। তবে ক্যাসিনির ধারণকৃত সাম্প্রতিক ছবিগুলি দেখায় যে ফোবের গর্তগুলি উজ্জ্বলতায় প্রচুর পরিবর্তন হয়েছে। অর্থাৎ এর অন্ধকার পৃষ্ঠের নিচে প্রচুর পরিমাণে বরফ রয়েছে। এবং এর পৃষ্ঠে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ শনাক্ত করা হয়েছে, যা কোনও গ্রহাণুতে কখনও পাওয়া যায়না। এটা বিশ্বাস করা হয় যে ফোবে প্রায় ৫০% শিলা দ্বারা গঠিত, যা শনির অন্যান্য উপগ্রহের মতো নয়, যেগুলো প্রায় ৩৫% শিলা দ্বারা গঠিত। সেসব কারণে বিজ্ঞানীরা এখন মনে করেন যে, ফোবে একটি বন্দী সেন্টোর এবং কুইপার বেল্টের একটি বরফযুক্ত গ্রহ যা বৃহস্পতি এবং নেপচুনের মধ্যে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। আপনি যদি ফোবের উপর দাঁড়ান, তাহলে আপনি পৃথিবীর ওজনের মাত্র ১/২৫ ভাগ ওজন হবে! উদাহরণস্বরূপ, পৃথিবীতে একজন ১০০ পাউন্ড ব্যক্তির ওজন হবে ফোবের উপর মাত্র ৪ পাউন্ড। এর নামকরণ কিভাবে করা হয় গ্রিক পুরাণের চরিত্র টাইটানের নামানুসারে ফোবের নামকরণ করা হয়েছে। তিনি ছিলেন অ্যাপোলো এবং আর্টেমিসের দাদী এবং লেটো এবং অস্টেরিয়ার মা। ১৮৯৯ সালের ১৭ই মার্চ উইলিয়াম হেনরি পিকারিং ফোবে আবিষ্কার করেছিলেন একটি ফটোগ্রাফিক প্লেট থেকে, যার কাজ ১৮৯৮ সালের ১৬ আগস্ট তারিখে পেরুর আরিকুইপার ডে লিসলে স্টুয়ার্ট কর্তৃক শুরু হয়েছিল। এটি ছিল প্রথম উপগ্রহ, যা চিত্রের মাধ্যমে আবিষ্কৃত হয়েছিল। হাইপেরিয়ন শনির একটি উপগ্রহ। এটি সম্পূর্ণরূপে গর্তে আচ্ছাদিত। এটি উচ্চ গতিতে ঘূর্ণন করে এবং শনিকে প্রদক্ষিণ করে। হাইপেরিয়নের পৃষ্ঠটি লালচে রঙের। বন্ড-লাসেল ডরসুম হাইপেরিয়নের অন্যতম আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট, যা এর বৃহত্তম পাহাড় (শুধুমাত্র এটিরই নামকরণ করা হয়েছে)। এবং এর বৃহত্তম গর্তটি ১২০ কিলোমিটার চওড়া এবং ১০ কিলোমিটার গভীর। হাইপেরিয়নের পৃষ্ঠে আরও অনেকগুলি গর্ত রয়েছে, যার কারণে এটিকে স্পঞ্জের মতো দেখায়। হাইপেরিয়নের কক্ষপথটি বিশৃঙ্খল। এর দিনটি সাধারণত প্রায় পাঁচ ঘন্টা স্থায়ী হয়। এটি কত দিনে শনিকে প্রদক্ষিণ করে হাইপেরিয়ন পানি থেকে তৈরি বরফ এবং সামান্য পাথর দ্বারা গঠিত। এর নামকরণ কিভাবে করা হয় গ্রিক পুরাণের চরিত্র টাইটানের নামে হাইপেরিয়নের নামকরণ করা হয়েছে। তিনি গাইয়া (পৃথিবী) এবং ইউরেনাসের (আকাশ) পুত্র ছিলেন এবং হেলিওস (সূর্য সেলিন (চাঁদ এবং ইওস (ডন) এর পিতা ছিলেন। ১৮৪৮ সালে তিনজন বিজ্ঞানী হাইপেরিয়ন আবিষ্কার করেছিলেন। সেই বিজ্ঞানীরা হলেন উইলিয়াম ক্র্যাঞ্চ বন্ড, তার ছেলে জর্জ ফিলিপস বন্ড এবং উইলিয়াম ল্যাসেল। বন্ডের দুই দিন পরে ল্যাসেল হাইপেরিয়ন আবিষ্কার করেন এবং তাদের পূর্বে প্রকাশ করে তাদের পরাজিত করেন। যাইহোক, তিনজনকেই এর আবিষ্কারের জন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়। ==ল্যাপটপ মডেল দিয়ে বই কী বানানো উচিত নেরিড নেপচুন গ্রহের একটি উপগ্রহ। একে কখনও কখনও "নেপচুন ২" বলা হয়। আমরা এখনও এই উপগ্রহ সম্পর্কে খুব বেশি জানি না। কারণ এর একটি অস্বাভাবিক কক্ষপথ রয়েছে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে, এটি একটি গ্রহাণুও হতে পারে যা নেপচুনের মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে আটকে আছে। এটি নেপচুনের উপগ্রহগুলোর মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম। তবে এটির আয়তন মাত্র ৩৪০ কিলোমিটার। নেরিডের একটি দিন সাড়ে ১১ ঘন্টা। নেরিড হল একটি ছোট উপগ্রহ, যার মাধ্যাকর্ষণ শক্তি খুব কম। এর নামকরণ কিভাবে করা হয় গ্রিক পুরাণের সামুদ্রিক নিম্ফগুলোর নামে এই উপগ্রহের নামকরণ করা হয়েছিল। নিম্ফ হল প্রকৃতির আত্মা, যা দেখতে একজন সুন্দরী নারীর মতো। এটি ১৯৪৯ সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানী জেরার্ড পি কুইপার আবিষ্কার করেছিলেন। ক্যালিস্টোর উপরিভাগ সৌরজগতের অন্যতম গহ্বরময় অঞ্চল। প্রকৃতপক্ষে, এর পৃষ্ঠতলের একমাত্র বৈশিষ্ট্যই হল অভিঘাতের ফলে উৎপন্ন গহ্বরগুলি। ক্যালিস্টোর পৃষ্ঠতল বরফময় হওয়ার কারণে, বড় বড় গহ্বর এবং পাহাড়গুলি ধীরে ধীরে চাপা পড়ে যাচ্ছে। ক্যালিস্টোর ভূত্বকের বয়স প্রায় ৪০ কোটি বছর, সেই সময় সৌরজগতের গঠনে সবে শুরু হয়েছে। এখানে ভূ -পৃষ্ঠের সবচেয়ে বড় গহ্বর হল ভালহাল্লা। দৈর্ঘ্য প্রস্থ বরাবর এর পরিমাপ ৩০০০ কিমি। দ্বিতীয় বৃহত্তম গহ্বরটি হল আসগার্ড, যেটি ১৬০০ কিমি অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত। এখানে একটি সরলরেখা বরাবর গহ্বরের সারি রয়েছে, যার নাম গিপুল ক্যাটেনা। সম্ভবত বৃহস্পতির কাছাকাছি দিয়ে কোন একটি বস্তু যাওয়ার সময় জোয়ারের কারণে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে এই অবস্থাটি ঘটেছিল। এখানকার বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন নেই। ভূপৃষ্ঠের পাথুরে ভূত্বকের নিচে রয়েছে একটি নোনা ভূগর্ভস্থ সমুদ্র। ১) সৌরজগতের গঠনের সময়কালেই ক্যালিস্টোর ভূত্বক গঠিত হয়েছে।
২) ভূত্বকের নিচে একটি নোনা সমুদ্র থাকতে পারে।
৩) বৃহস্পতির চাঁদগুলির মধ্যে এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম। বৃহস্পতির চারপাশে এর কক্ষপথ কত দীর্ঘ কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে ক্যালিস্টোর (গ্রিক Καλλιστώ নামকরণ করা হয়েছে গ্রীক পুরাণের এক পরী কাল্লিস্টোর নামানুসারে, গ্রিক ভাষায় এর অর্থ "সবচেয়ে সুন্দর"। কাল্লিস্টো ছিল জিউসের (বৃহস্পতি) অনেক প্রেমিকাদের মধ্যে একজন। এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল ক্যালিস্টো আবিষ্কার করেছিলেন গ্যালিলিও গ্যালিলেই এবং সাইমন মারিয়াস। ১৬১০ সালের ৭ই জানুয়ারি গ্যালিলিও এটি আবিষ্কার করেন এবং মারিয়াসও প্রায় একই সময়ে এটির খোঁজ পেয়েছিলেন। ট্রাইটন নেপচুন গ্রহের বৃহত্তম উপগ্রহ, এবং সৌরজগতের সপ্তম বৃহত্তম। ১৯৮৯ সালে ভয়েজার-২ মহাকাশযানটি নেপচুনের কাছাকাছি দিয়ে যাওয়ার সময় ট্রাইটনের সবচেয়ে স্পষ্ট দৃশ্যটি ধারণ করেছিল। ট্রাইটনের গড় আয়তন ২৭০০ কিলোমিটার, যা প্লুটোর চেয়ে বড় এবং ইউরোপার সমান। উপগ্রহটি প্রস্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় অর্ধেক। এর পৃষ্ঠতলটি বরফযুক্ত এবং পৃষ্ঠের তাপমাত্রা তীব্র ঠান্ডা। গ্রহের দক্ষিণের অর্ধেক অংশ বরফের আবরণ দ্বারা আচ্ছাদিত। উপগ্রহটির বায়ুমণ্ডল খুব পাতলা। ট্রাইটন সৌরজগতের কয়েকটি জায়গার মধ্যে একটি, যেখানে আগ্নেয়গিরি রয়েছে। এগুলি সূর্যের থেকে দূরে অবস্থানের কারণে ঘটে থাকে। আগ্নেয়গিরিগুলি এর পৃষ্ঠের নিচে থেকে পদার্থের বিষ্ফোরন ঘটায়, যার বেশিরভাগই থাকে ঠান্ডা ধুলো এবং গ্যাস। এই লাভাগুলো আস্তে আস্তে ভূপৃষ্ঠের সংস্কারে সাহায্য করে এবং কিছু কিছু গর্তও মুছে ফেলে। নেপচুনের চারপাশে তার কক্ষপথের দিকের ভিন্নতার কারণে এই উপগ্রহটি অস্বাভাবিক। সাধারণত একটি উপগ্রহ তার গ্রহকে সেদিকেই প্রদক্ষিণ করে, যেদিকে তার গ্রহটি ঘুরছে। তবে ট্রাইটনের কক্ষপথ এর বিপরীত, অর্থাৎ এটি চাঁদের বিপরীত দিকে প্রদক্ষিণ করে। এটি সৌরজগতের বিপরীত কক্ষপথবিশিষ্ট উপগ্রহগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ। এই পশ্চাদগামী কক্ষপথের কারণে ট্রাইটন ধীরে ধীরে নেপচুনের কাছাকাছি চলে আসছে। আজ থেকে লক্ষ লক্ষ বছর পরে এটি নেপচুন গ্রহের খুব কাছাকাছি চলে আসবে এবং আছড়ে পরবে। যখন এটি ঘটবে, তখন ধ্বংসাবশেষ নেপচুনের চারপাশে শনির বলয়ের মত একটি বড় বলয় তৈরি করবে। এই উপগ্রহটির বেশিরভাগই পাথরজাতীয় পদার্থ দিয়ে গঠিত এবং প্রায় এক চতুর্থাংশ বরফ দিয়ে গঠিত। এটি প্লুটোর তাপমাত্রার প্রায় সমান, তবে এটিতে বরফের গঠন ও বিস্তৃতি অধিক। তুমি যদি ট্রাইটনে থাকতে তবে তোমার ওজন পৃথিবীর ওজন তুলনায় ১/১২ ভাগ হত এবং ১২% কম বল দ্বারা এটি তোমাকে নিজের দিকে আকর্ষণ করত, তাই এর কারণে তুমি উপরের দিকে উঠে যেতে। এর নামকরণ কিভাবে করা হয় গ্রিক পুরাণের চরিত্র পোসাইডনের পুত্র ছিলেন ট্রাইটন। রোমান পুরাণে পোসাইডনকে নেপচুন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ১৮৪৬ সালে উইলিয়াম ল্যাসেল ট্রাইটন আবিষ্কার করেন, নেপচুন গ্রহটি আবিষ্কৃত হওয়ার পরপরই। তবে ১৮৮০ সালে ক্যামিল ফ্ল্যামারিয়ন উপগ্রহটির নামকরণ করেন। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি পর্যন্ত এই উপগ্রহটির নাম সাধারণভাবে ব্যবহৃত হয়নি। * যদি তুমি বিশাল বড় কোন বাথটাব পাও তবে শনি গ্রহ সেই বাথটাবে ভেসে থাকতে সক্ষম। * শনির কিছু উপগ্রহ এটির বলয়কে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এইগুলিকে শেফার্ড মুন বা যাজক উপগ্রহ বলা হয়ে থাকে। * যদিও শনি মূলত বায়বীয় উপাদান দ্বারা নির্মিত, কিছু কিছু বিজ্ঞানী মনে করে থাকেন শনির ক্ষুদ্র শিলাময় কেন্দ্র রয়েছে। শনিগ্রহ সৌরজগতের সূর্য থেকে দূরত্ব অনুযায়ী গ্রহ এবং অন্যতম গ্যাস জায়েন্ট''। শনিগ্রহে এক বছরের ব্যপ্তি কত শনির শিলাময় কেন্দ্রক রয়েছে। কেন্দ্রকের চারিদিকে রয়েছে বরফের আস্তরণ। বরফের স্তরের উপরিতলে রয়েছে তরল ধাতব হাইড্রোজেন । তার উপরের স্তরে রয়েছে গ্যাসীয় হাইড্রোজেন। এ দুটি স্তর নিজেদের মধ্যে উপরিপাতিত এবং এমন কোনো নির্দিষ্ট রেখা নির্ধারিত করা সম্ভব না যেই রেখা তরল হাইড্রোজেন এবং গ্যাসীয় হাইড্রোজে কে বিভাজিত করে। শনিগ্রহের মাধ্যাকর্ষণ আমার উপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে মিমাসের উপরিভাগ অনেকগুলো গর্তে আবৃত, যার মধ্যে সবচেয়ে বড় হচ্ছে হার্শেল, যার নামকরণ করা হয়েছিল উইলিয়াম হার্শেলের নামে, যিনি মিমাস আবিষ্কার করেছিলেন। এই গর্তটি মিমাসের প্রস্থের প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এটি ৫ কিলোমিটার (৩ মাইল) উঁচু, ১০ কিলোমিটার (৬ মাইল) গভীর, এবং এর শিখরটি গর্তের মেঝে থেকে ৬ কিলোমিটার (৪ মাইল) উপরে। মিমাস এবং রিয়া, শনির আরেকটি উপগ্রহ, যা সৌরজগতে সবচেয়ে বেশী গর্তপূর্ণ উপগ্রহ বলা হয়।০০ মিমাসের অনেকগুলি চশমাটা চ্যামস) রয়েছে, যা চাঁদের পৃষ্ঠে দীর্ঘ, সরু, কুৎসিত খাড়া-পার্শ্বযুক্ত। মিমাসের একদিন সমান হচ্ছে ২৩ ঘন্টা। ==শনির চারপাশে এর কক্ষপথ কতক্ষণ মিমাস শনির চারপাশের কক্ষপথে ঘুরতে ২৩ ঘন্টা সময় লাগে। এটির রয়েছে সমলয় ঘূর্ণন যার মানে হল, এটি তার কক্ষপথে সম্পূর্ণ একটি ঘুর্ণন করতে সর্বদা সমনা সময় নেয়। মিমাসের একটিই পাশ সবসময় শনির মুখী হয়ে থাকে। মিমাস মূলত বরফের তৈরি, কিছু পাথর সহ। শনির অবস্থান সত্ত্বেও মিমাস হিমায়িত কঠিন বলে মনে হয়। অবস্থানের কারণে মিমাসকে শনির উত্তাপে আরও সংবেদনশীল করে তোলা উচিৎ ছিল, যদিও এরই কারণে মিমাসের বরফের কিছুটা গলন হয়। ==মিমাসের মহাকর্ষ আমাকে কতটা টানবে ==কার নামে নামকরণ করা হয়েছে গ্রীক দেবী গাইয়ার পুত্র মিমাসের নামে মিমাসের নামকরণ করা হয়েছে। নামটি উইলিয়াম হার্শেলের ছেলে জন হার্শেল প্রস্তাব করেছিলেন। মিমাসকে শনি-১ ও বলা হয়। ==এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল ১৭৮৯ সালে উইলিয়াম হার্শেল টেলিস্কোপ ব্যবহার করে মিমাস আবিষ্কার করেছিলেন। এটি ছিল শনির দ্বিতীয় চাঁদ যা হার্শেল আবিষ্কার করেছিলেন {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} এনসেলাডাস হল শনি গ্রহের চাঁদ। এনসেলাডাসের উপরিতলে প্রচুর বৈচিত্র্য রয়েছে। ভয়েজার ২ দ্বারা তোলা ছবিগুলিতে এখানকার অন্তত পাঁচটি ভিন্ন ধরনের ভূখণ্ড প্রকাশ পেয়েছে, যার মধ্যে আছে গহ্বরযুক্ত বিভিন্ন ভূখণ্ড অঞ্চল, মসৃণ, নবীন ভূখণ্ড, শৈলশিরার সারি দিয়ে গঠিত ভূখণ্ড, এই শৈলশিরাগুলি অধিকাংশ স্থলেই মসৃণ ভূখণ্ডের সীমানা নির্ধারণ করেছে। ছবিটিতে কিছু ফাটলও দেখা গেছে যেগুলি গহ্বরযুক্ত ভূখণ্ড এবং মসৃণ ভূখণ্ডের মধ্যে দিয়ে চলে গেছে। মসৃণ সমভূমিতে খুব কম গহ্বর রয়েছে, তার থেকে বোঝা যায় যে সেই অঞ্চলগুলি তুলনামূলকভাবে পরে তৈরি হয়েছে। এর অর্থ এই যে, এনসেলাডাসের পৃষ্ঠতলে হৈম-আগ্নেয়গিরি যে আগ্নেয়গিরি থেকে গলিত লাভার পরিবর্তে জল, অ্যামোনিয়া বা মিথেনের মত পদার্থ নির্গত হয়) অথবা অন্য কিছু আছে, যার ফলে এই পৃষ্ঠতল নতুন করে গঠিত হয়েছে। ==এনসেলাডাসের মাধ্যাকর্ষণ আমাকে কীভাবে টানবে যদি তুমি এনসেলাডাসের ভূপৃষ্ঠে দাঁড়াও, তাহলে পৃথিবীতে তোমার যা ওজন এখানে তার মাত্র ১/১০ ভাগ ওজন হবে, অর্থাৎ পৃথিবীতে ১০০ কেজি ওজন হলে এখানে হবে ১ কেজি। এর কারণ হল, যদিও উভয় স্থানে তোমার ভর একই আছে, কিন্তু এনসেলাডাসের ভর পৃথিবীর তুলনায় অনেক কম। ==কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে গ্রীক পুরাণের জিগান্টাসের নামানুসারে এনসেলাডাসের নামকরণ করা হয়েছে। তিনি জিউসের একটি বজ্রাঘাতের কাছে পরাজিত হন এবং এটনা পর্বতের নিচে তাঁকে স্থাপন করা হয়। বলা হয় যে পাহাড় থেকে যে আগুন নির্গত হয় সেটি আসলে তার নিশ্বাস এবং পাহাড়ের মধ্যে যে গুড়গুড় শব্দ পাওয়া যায় তা হল তার ঘুরে বেড়ানোর আওয়াজ। এই নামটি এবং সেইসাথে শনির অন্যান্য চাঁদগুলির নাম, প্রস্তাব করেছিলেন উইলিয়াম হার্শেলের ছেলে জন হার্শেল। ১৮৪৭ সালের প্রকাশিত তার রেজাল্টস অফ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অবজারভেশনস মেড অ্যাট দ্য কেপ অফ গুড হোপ উত্তমাশা অন্তরীপে তৈরি জ্যোতির্বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণের ফলাফল) গ্রন্থে তিনি এগুলি লিখেছিলেন। ==এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল ইংরেজ জ্যোতির্বিদ উইলিয়াম হার্শেল ১৭৮৯ সালে এনসেলাডাস আবিষ্কার করেছিলেন। টেথিস হল শনি গ্রহের চাঁদ। টেথিস প্রায় ১০৬০ কিমি প্রশস্ত। টেথিসের পৃষ্ঠতলে অনেকগুলি গহ্বর রয়েছে, পাশাপাশি এর বরফযুক্ত পৃষ্ঠের ফাটলের কারণে ভূ-চ্যুতিও (এক প্রকার মসৃণ ফাটল) রয়েছে। এখানকার ভূ -পৃষ্ঠে দুই ধরনের ভূখণ্ড দেখা গেছে। একটি অঞ্চল প্রচুর গহ্বরপূর্ণ, এবং অন্যটি একটি গাঢ় রঙের, অল্প গহ্বরযুক্ত বলয় দিয়ে তৈরি। পরের অঞ্চলটি এর পৃষ্ঠতল জুড়ে বিস্তৃত। এই অঞ্চলের অল্প গহ্বর থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে টেথিস একসময় অভ্যন্তরীণভাবে সক্রিয় ছিল, যার ফলে পুরোনো ভূখণ্ড ওপরে উঠে এসেছে। এই ভূখণ্ডের গাঢ় রঙের কারণ অজানা, কিন্তু গ্যালিলিও মহাকাশ যান থেকে গ্যানিমিড এবং ক্যালিস্টোর সাম্প্রতিক ছবিগুলি থেকে মনে হয়েছে যে টেথিসের পৃষ্ঠতল হয়তো এই দুটি চাঁদের মত একইভাবে গঠিত হয়েছিল। সবক্ষেত্রেই মেরু অঞ্চলে উজ্জ্বল বরফের টুকরো টুকরো ঝাপসা হিমছত্র (বরফ দিয়ে আবৃত মেরু অঞ্চল) রয়েছে, যার মধ্যে মধ্যে আছে অন্ধকার অঞ্চল। টেথিসের সবচেয়ে বড় গহ্বরের নাম ওডিসিয়াস। এটি ৪০০ কিলোমিটারের বেশি প্রশস্ত, অর্থাৎ টেথিসের পৃষ্ঠের প্রায় ২/৫ অংশ! টেথিসের বরফের ভূত্বকের পাতের নড়াচড়ার কারণে গহ্বরটি বেশ সমতল। টেথিসের পৃষ্ঠতলের আরেকটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল ইথাকা চাজমা (একটি উপত্যকা)। এটি ১০০ কিলোমিটার প্রশস্ত এবং ৩ থেকে ৫ কিলোমিটার গভীর। এটি ২০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ, টেথিসের পরিধি র প্রায় ৩/৪ অংশ ঘিরে রয়েছে। এটি কীভাবে গঠিত হয়েছিল সে সম্পর্কে দুটি তত্ত্ব রয়েছে। প্রথম তত্ত্বটি হল যে টেথিসের অভ্যন্তরীণ জল জমতে শুরু হওয়ার সাথে সাথে, সেটি প্রসারিত হয়েছিল এবং তার পৃষ্ঠতলটি অতিরিক্ত আয়তন এর সাথে সামঞ্জস্য করার জন্য ফেটে গিয়েছিল। অন্য তত্ত্বটি হল, যে অভিঘাতের ফলে ওডিসিয়াস গহ্বর তৈরি হয়েছিল সেই অভিঘাতেই শকওয়েভ বা ঘাত তরঙ্গের সৃষ্টি হয়েছিল, যে তরঙ্গ টেথিসের মধ্য দিয়ে বয়ে গিয়েছিল এবং অন্যদিকের বরফে ফাটল ধরিয়ে দিয়েছিল। ==টেথিসের একটি দিন কত বড় টেথিস প্রায় সম্পূর্ণরূপে জল-বরফ দিয়ে তৈরি। ==কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে টেথিস, ডিওন, রিয়া এবং অ্যাপেটাস আবিষ্কৃত হওয়ার পর, রাজা চতুর্দশ লুইকে সম্মান জানাতে এদের নাম সাইডেরা লডোসিয়া লুই এর তারা দেওয়া হয়েছিল। জ্যোতির্বিদরা তাদের এবং টাইটানকে শনি ১ থেকে শনি ৫ বলে ডাকতেন (টেথিস ছিল শনি ৩ । ১৭৮৯ সালে মিমাস এবং এনসেলাডাস আবিষ্কৃত হওয়ার পর, সংখ্যায়ন পদ্ধতিটি শনি ৭ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। টেথিস নামটি জ্যোতির্বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্শেলের ছেলে জন হার্শেল প্রস্তাব করেছিলেন। ১৮৪৭ সালে, তিনি রেজাল্টস অফ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অবজারভেশনস মেড অ্যাট দ্য কেপ অফ গুড হোপ উত্তমাশা অন্তরীপে তৈরি জ্যোতির্বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণের ফলাফল) প্রকাশ করেছিলেন, সেখানে তিনি প্রস্তাব দিয়েছিলেন এই টাইটানগুলির নামকরণে ক্রোনোস (গ্রিক শনি) এর ভাই এবং বোনেদের নাম ব্যবহার করতে। গ্রিক পুরাণ অনুযায়ী, টেথিস টাইটানেস (মহিলা টাইটান) এবং সমুদ্রের দেবী ছিলেন, এর সাথে তিনি ওশেনাসের বোন এবং স্ত্রী উভয়ই ছিলেন। তিনি মহাবিশ্বের প্রধান নদীগুলির, যেমন নীল, আলফিউস, মায়ান্ডারের মা ছিলেন এবং এই সঙ্গে ওশেনিড বলে ডাকা প্রায় তিন হাজার কন্যারও মা ছিলেন। ==এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল ১৬৮৪ সালের ১৬ই মার্চ, জিওভান্নি ক্যাসিনি টেথিস আবিষ্কার করেছিলেন। ডিওন হলো শনি গ্রহের একটি চাঁদ। ১৯৮০ সালে ভয়েজার ১ মহাকাশযান শনির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় প্রথম বিস্তারিতভাবে এটির কিছু ছবি তোলা হয়েছিল। ক্যাসিনি মহাকাশযান ২০০৪ সালে আরও কাছ থেকে ছবি তোলা শুরু করে এবং আমরা এখন শনির এই চাঁদ সম্পর্কে আরও অনেক কিছু জানি। ডিওন ১,১১৮ কিমি জুড়ে বিস্তৃত। এটি আমাদের পৃথিবীর চাঁদের চেয়ে অনেক ছোট, পৃথিবীর চাঁদ প্রায় ৩,৫০০ কিমি জুড়ে বিস্তৃত। ডিওন শনির চারপাশের কক্ষপথে আবর্তিত বৃহত্তম চাঁদ টাইটানের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ। এখানকার বাতাবরণ শীতল এবং বরফযুক্ত। এর বায়ুমণ্ডলে পাতলা অক্সিজেনের স্তর রয়েছে। ডিওনের যে দিকটি তার কক্ষপথের দিকে মুখ করে রয়েছে, সেই দিকটি গ্রহাণুর সাথে অভিঘাতের ফলে তৈরি হওয়া গহ্বর দিয়ে আচ্ছাদিত। পিছনের দিকে পৃষ্ঠতল জুড়ে উজ্জ্বল, পালকের মত সূক্ষ্ম রেখা রয়েছে। এগুলি হল বরফের খাড়াই ঢাল, যেগুলি তৈরি হয়েছিল ভূপৃষ্ঠের স্থানান্তরণের ফলে। ==ডিওনে একটি দিন কত বড় ডিওনের অভ্যন্তর অঞ্চল পাথুরে, তার ওপর দিয়ে একটি বরফের আবরণ রয়েছে। টাইটান ছাড়া শনির অন্য যে কোন চাঁদের চেয়ে ডিওনের অভ্যন্তরে পাথরের অংশ বেশি রয়েছে। ==ডিওনের মাধ্যাকর্ষণ আমাকে কতটা টানবে ডিওনের ভূপৃষ্ঠে দাঁড়িয়ে থাকা একজন ব্যক্তির ওজন পৃথিবীতে তার ওজনের ত্রিশ ভাগেরও কম হবে। ==কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে গ্রীক পুরাণের একজন টাইটানের নামে ডিওনের নামকরণ করা হয়েছে। এই ডিওন গ্রিক কবি হেসিওড দ্বারা বর্ণিত মূল বারো টাইটানদের সাথে একজন অতিরিক্ত সংযোজন ছিলেন। ==এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল ১৬৮৪ সালে ইতালীয় জ্যোতির্বিদ জিওভান্নি ক্যাসিনি ডিওন আবিষ্কার করেছিলেন। সেই সময় তিনি ফ্রান্সের প্যারিস মানমন্দিরের পরিচালক ছিলেন। এই উপগ্রহের পৃষ্ঠতলটি গর্ত এবং কিছু খাঁজে আচ্ছাদিত। এটি খুবই অন্ধকার উপগ্রহ। এটি কালির মত অন্ধকার। এটি সৌরজগতের অন্যতম অন্ধকারতম স্থান। এই উপগ্রহটি নেপচুন গ্রহকে প্রদক্ষিণ করতে ১ দিন, ২ ঘন্টা এবং ৫৬ মিনিট সময় নেয়। এর নামকরণ কিভাবে করা হয় গ্রিক পুরাণের সমুদ্র দেবতার নামে প্রোটিয়াসের নামকরণ করা হয়েছে। কিছু বর্ণনায় তিনি ছিলেন প্রাচীন গ্রিক সমুদ্র দেবতা পোসেইডনের প্রথম পুত্র। রোমানরা পরে তাকে নেপচুন বলে ডাকত। প্রোটিয়াস নেপচুনের প্রথম পুত্র ছিল। গ্রিক পুরাণের বর্ণনা অনুযায়ী প্রোটিয়াস ভবিষ্যতবাণী করতে সক্ষম ছিল এবং নিজের আকৃতি পরিবর্তন করতে পারত। ১৯৮৯ সালে ভয়েজার ২ মহাকাশযান নেপচুন গ্রহের পাশ দিয়ে অতিক্রম করার সময় প্রোটিয়াস আবিষ্কৃত হয়। রিয়ার ব্যাস (বৃত্তের কেন্দ্রের মধ্য দিয়ে এক পাশ থেকে অন্য পাশের দূরত্ব) ১৫৩০ কিমি। সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহের চাঁদের সাথে তুলনা করলে রিয়া আকারে তুলনামূলকভাবে বেশ বড়। রিয়ার পৃষ্ঠতলটি প্রচুর পরিমাণে গহ্বরযুক্ত এবং এর পৃষ্ঠে উজ্জ্বল সূক্ষ্ম পালকের মত দাগ রয়েছে। এর পৃষ্ঠতলকে দুটি অঞ্চলে ভাগ করা যায়। প্রথম অঞ্চলে ৪০ কিলোমিটারেরও বেশি চওড়া পরিমাপের গহ্বর রয়েছে, দ্বিতীয় অঞ্চলেও গহ্বর রয়েছে কিন্তু সেগুলি পরিমাপে প্রথম অঞ্চলের চেয়ে ছোট। ==রিয়ার একটি দিন কত বড় রিয়ায় একটি দিন পৃথিবীর সাড়ে চার দিনের সমান। ==শনির চারপাশে এর কক্ষপথে আবর্তন করতে কত সময় লাগে শনির চারপাশে কক্ষপথে একবার প্রদক্ষিণ করে আসতেও রিয়ার সাড়ে চার দিন সময় লাগে। নিজের অক্ষকে কেন্দ্র করে একবার ঘুরে আসতে রিয়ার যত সময় লাগে, কক্ষপথে শনি গ্রহকে একবার ঘুরে আসতেও তার একই সময় লাগে। একে বলা হয় সমলয় ঘূর্ণন । এর অর্থ এই যে রিয়ার একটিই দিক সবসময় শনির মুখোমুখি থাকে। রিয়ার ভরের এক তৃতীয়াংশ হল শিলা পাথর, যা এর মজ্জা অংশে পাওয়া যায়। বাকি অংশ জলের বরফ দিয়ে তৈরি। ==রিয়ার মাধ্যাকর্ষণ আমাকে কতটা টানবে তুমি যদি রিয়ার পৃষ্ঠতলে দাঁড়িয়ে থাক, প্লুটোতে তোমার যা ওজন, এখানে তার চেয়ে কম হবে — পৃথিবীতে তোমার যা ওজন এখানে তার প্রায় ৬% ওজন হবে। এর অর্থ পৃথিবীতে ১০০ কেজি ওজন হলে এখানে ওজন হবে ৬ কেজি। ==কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে গ্রিক পুরাণের একজন টাইটানেসের (মহিলা টাইটান) নামে রিয়ার নামকরণ করা হয়েছে। রিয়া নামটি জ্যোতির্বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্শেলের ছেলে জন হার্শেল প্রস্তাব করেছিলেন। ১৮৪৭ সালে, তিনি রেজাল্টস অফ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অবজারভেশনস মেড অ্যাট দ্য কেপ অফ গুড হোপ উত্তমাশা অন্তরীপে তৈরি জ্যোতির্বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণের ফলাফল) প্রকাশ করেছিলেন, সেখানে তিনি প্রস্তাব দিয়েছিলেন এই টাইটানগুলির নামকরণে ক্রোনোস (গ্রিক শনি) এর ভাই এবং বোনেদের নাম ব্যবহার করতে। এর আগে, রাজা চতুর্দশ লুইকে সম্মান জানানোর জন্য, রিয়া, টেথিস, ডিওন, এবং অ্যাপেটাসের নাম দেওয়া হয়ছিল সাইডেরা লডোসিয়া লুই এর তারা")। ==এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল ১৬৭২ সালের ২৩শে ডিসেম্বর, জিওভান্নি ক্যাসিনি রিয়া আবিষ্কার করেছিলেন। টাইটান হল শনি গ্রহের বৃহত্তম চাঁদ। এটি সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম চাঁদও বটে। টাইটান সৌরজগতের একমাত্র চাঁদ যার ঘন বায়ুমণ্ডল রয়েছে। ক্যাসিনি মহাকাশযান শনির চারপাশের কক্ষপথে না আসা পর্যন্ত, এর ভূপৃষ্ঠটি কেমন তা আমরা জানতাম না। টাইটানে ভূতল খুব ঠান্ডা, এবং সমস্ত জল জমাট বেঁধে বরফ হয়ে আছে। পৃষ্ঠতলটি দেখতে মসৃণ, তার মধ্যে হালকা এবং গাঢ় উপাদানের ক্ষেত্র আছে। অধিকাংশ গহ্বর ভরাট হয়ে গেছে। মনে করা হয়েছিল যে টাইটানে তরল মিথেনের সমুদ্র থাকতে পারে, কিন্তু এখন মনে হচ্ছে সেখানে কেবল কয়েকটি হ্রদ থাকতে পারে। হাইগেনস প্রোব যন্ত্রটি টাইটানের বায়ুমণ্ডলে ফেলে দেওয়া হয়েছিল এবং সেটি ধীরে ধীরে মাটিতে গিয়ে পড়ে ছিল। এর সাহায্যে আমরা প্রথম খুব কাছ থেকে পৃষ্ঠতলের ছবি দেখতে পেয়েছিলাম। এটি দেখিয়েছিল যাদের দেখে পাহাড়ের মধ্যে সরু পথ মনে হয়েছিল, সেগুলি আসলে নিচে সমতল উপত্যকা। এগুলি হয়তো তরল পদার্থের প্রবাহ দিয়ে তৈরি হয়েছিল এবং গাঢ় পদার্থগুলি পিছনে পড়ে ছিল। টাইটানে বায়ুমণ্ডল আছে, এছাড়া এখানে জটিল অণু এবং মিথেন পাওয়া গেছে। এর থেকে অনেকেই মনে করেন যে টাইটানের উপরিতলে বা তার পৃষ্ঠতলের নিচে সরল প্রাণের অস্তিত্বের নিদর্শন থাকতেও পারে। ==টাইটানে একটি দিন কত বড় টাইটান শনির চারপাশে কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করতে যতটা সময় নেয়, তার একটি দিনও সেই সময়ের সমান, পৃথিবীর সময় দিয়ে হিসেব করলে সেটি প্রায় ১৫ দিন, ২২ ঘন্টা এবং ৪১ মিনিট। টাইটানের একটিই দিক সর্বদা শনির দিকে ফেরানো থাকে, ঠিক একই ভাবে আমাদের চাঁদের মুখের একটিই দিক একইভাবে সর্বদা পৃথিবীর দিকে ফেরানো থাকে। শনির মাধ্যাকর্ষণের কারণে টাইটানে একটি জোয়ারের শক্তি তৈরি করেছিল, যা এর আবর্তনকে পরিবর্তন করেছিল। টাইটানের বায়ুমণ্ডলের বেশিরভাগ অংশই নাইট্রোজেন, অন্যান্য গ্যাসও অল্প পরিমাণে উপস্থিত আছে। এই গ্যাসগুলির মধ্যে অনেকগুলিকেই হাইড্রোকার্বন বলা হয়, কারণ তাদের মধ্যে হাইড্রোজেন এবং কার্বন রয়েছে। এই হাইড্রোকার্বনগুলি টাইটানের উপরের বায়ুমণ্ডলে সূর্যের অতিবেগুনী আলো থেকে তৈরি হয়। অতিবেগুনী সেই একই আলো যা তোমার ত্বকে রোদে পোড়া ভাব সৃষ্টি করে। হাইড্রোকার্বন একটি ঘন কমলা ধোঁয়া তৈরি করে যে জন্য নিচে পৃষ্ঠতলটি দেখা যায় না। শনির এই চাঁদটি প্রায় অর্ধেক বরফ এবং অর্ধেক পাথরের তৈরি। এই পাথরের অধিকাংশই টাইটানের কেন্দ্রে একটি মজ্জার মধ্যে থাকতে পারে। মজ্জা অংশটি হয়তো এখনও গরম আছে, যেমনটি আমাদের পৃথিবীর মজ্জা হয়ে আছে। টাইটানে কিছু আগ্নেয়গিরির কার্যকলাপও চলতে পারে। পৃষ্ঠতলের বেশিরভাগ অংশই বরফ হয়ে আছে। ==টাইটানের মাধ্যাকর্ষণ আমাকে কতটা টানবে টাইটানের মহাকর্ষীয় টান পৃথিবীর মহাকর্ষীয় টানের প্রায় সাত ভাগের এক ভাগ। সুতরাং তোমার যদি পৃথিবীর মাটিতে ৯৮ কেজি ওজন হয়, তবে টাইটানে তোমার ওজন হবে ১৪ কেজি। ==কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে গ্রীক পুরাণে গায়া এবং ইউরেনাসের বংশের শিশুদের নাম অনুসারে টাইটানের নামকরণ করা হয়েছিল। ১৬৫৫ সালে ডাচ জ্যোতির্বিজ্ঞানী ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস টাইটানকে আবিষ্কার করেছিলেন। অ্যাপেটাস শনি গ্রহের একটি চাঁদ। অ্যাপেটাস শনির তৃতীয় বৃহত্তম চাঁদ, এবং প্রায় ১৪৩৬ কিমি চওড়া। মহাকাশ থেকে, অ্যাপেটাসের দ্বি-স্তরীয় রঙ বেশ স্পষ্ট বোঝা যায়। একটি গোলার্ধের রঙ হল গাঢ় লালচে বাদামী, অন্য গোলার্ধটি উজ্জ্বল রঙের এবং প্রচুর গহ্বর যুক্ত। দেখে মনে অনেকটা য়িন এবং য়াং অন্ধকার-ঊজ্বল" বা "ঋণাত্মক-ধনাত্মক প্রতীকের মত। বিজ্ঞানীরা জানেন না যে অন্ধকার গোলার্ধের গাঢ় রঙের উপাদানগুলি কোথা থেকে এসেছে, কিন্তু তাঁরা মনে করেন যে এটি মহাকাশ থেকে বা অ্যাপেটাসের ভিতর থেকে আসতে পারে। যদি এটি মহাকাশ থেকে আসে, তবে এটি উল্কা বা ধূমকেতুর পৃষ্ঠ থেকে এসেছে, অথবা এটি হয়তো শনির আরেকটি চাঁদ, ফোবে থেকে ভেঙে বেরিয়ে এসেছে। যদি উপাদানটি অ্যাপেটাসের ভিতর থেকে আসে, তবে সেটি হৈম আগ্নেয়গিরি যে আগ্নেয়গিরি থেকে গলিত লাভার পরিবর্তে জল, অ্যামোনিয়া বা মিথেন নির্গত হয়) বা বরফ জলের বাষ্পীভবন থেকে এসেছে। আপাতত, বিজ্ঞানীরা শৈলশিরার উৎপত্তি সম্পর্কে নিশ্চিত নন। একটি তত্ত্ব হল যে শৈলশিরাটি বরফ জলের উপাদান দিয়ে তৈরি হয়েছিল এবং সেটি অ্যাপেটাসের অন্তস্থল থেকে উঠে এসে জমাট বেঁধে গেছে। অন্য তত্ত্বটি হল যে অ্যাপেটাস কোন সময়ে শনির বলয়ের বাইরের প্রান্তে ঘষে গিয়েছিল। ==অ্যাপেটাসে একটি দিন কত বড় অ্যাপেটাসের বেশিরভাগ অংশ বরফ দিয়ে তৈরি, এছাড়া এর মধ্যে অল্প পরিমাণ শিলা পাথর রয়েছে। ==অ্যাপেটাসের মাধ্যাকর্ষণ আমাকে কতটা টানবে তুমি যদি অ্যাপেটাসের ভূপৃষ্ঠে দাঁড়িয়ে থাক, তাহলে পৃথিবীতে তোমার যা ওজন হয়, এখানে তার প্রায় ১/৪০ ভাগ ওজন হবে, অর্থাৎ পৃথিবীর মাটিতে কোন মানুষের ৪০ কেজি ওজন হলে এখানে তার ওজন হবে ১ কেজি। ==কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে অ্যাপেটাস, টেথিস, ডিওন এবং রিয়া আবিষ্কৃত হওয়ার পর, রাজা চতুর্দশ লুইকে সম্মান জানাতে এদের নাম সাইডেরা লডোসিয়া লুই এর তারা দেওয়া হয়েছিল। জ্যোতির্বিদরা তাদের এবং টাইটানকে শনি ১ থেকে শনি ৫ বলে ডাকতেন। ১৭৮৯ সালে মিমাস এবং এনসেলাডাস আবিষ্কৃত হওয়ার পর, সংখ্যায়ন পদ্ধতিটি শনি ৭ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। অ্যাপেটাস নামটি জ্যোতির্বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্শেলের ছেলে জন হার্শেল প্রস্তাব করেছিলেন। ১৮৪৭ সালে, তিনি রেজাল্টস অফ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অবজারভেশনস মেড অ্যাট দ্য কেপ অফ গুড হোপ উত্তমাশা অন্তরীপে তৈরি জ্যোতির্বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণের ফলাফল) প্রকাশ করেছিলেন, সেখানে তিনি প্রস্তাব দিয়েছিলেন এই টাইটানগুলির নামকরণে ক্রোনোস (গ্রিক শনি) এর ভাই এবং বোনেদের নাম ব্যবহার করতে। অ্যাপেটাস গ্রিক পুরাণের একজন টাইটান। সে ছিল ইউরেনাস এবং গাইয়ার পুত্র এবং অ্যাটলাস, প্রমিথিউস, এপিমেথিউস ও মেনোয়েটিয়াসের বাবা, তার স্ত্রী ছিল ক্লাইমিন বা এশিয়া নামক ওশেনিড। প্রমিথিউস, এপিমেথিউস এবং এটলাসের মধ্য দিয়ে অ্যাপেটাস মানব জাতির পূর্বপুরুষ। ==এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল ১৬৭১ সালের ২৫শে অক্টোবর, জিওভান্নি ক্যাসিনি অ্যাপেটাস আবিষ্কার করেছিলেন। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} মিরান্ডা হল ইউরেনাস গ্রহের একটি চাঁদ। এটি ইউরেনাসের পাঁচটি প্রধান চাঁদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট এবং অন্তর্নিহিত। একে কখনও কখনও "ইউরেনাস ভি" বলা হয়। একটি মহাকাশযান থেকে এই চাঁদের প্রথম ছবিগুলি ১৯৮৬ সালের ২৪ জানুয়ারি তোলা হয়েছিল, যখন ভয়েজার ২ গ্রহটি অতিক্রম করেছিল। শুধু মিরান্ডার দক্ষিণাংশই বিস্তারিতভাবে দেখা হয়েছে, আর বাকি চাঁদ এখনো দেখা যায়নি। এই চাঁদের ব্যাস মাত্র ৪৭২ কিলোমিটার। এটি গ্রহাণু ভেস্টার চেয়ে কিছুটা ছোট, যা গ্রহাণু বেল্টের দ্বিতীয় বৃহত্তম বস্তু। মিরান্ডা সহজেই অ্যারিজোনা রাজ্যের সীমানার মধ্যে খাপ খায়। মিরান্ডার উপরিভাগ প্রায় পুরোপুরি বরফ দিয়ে তৈরি বলে মনে হয়। এখানে বিশাল, গভীর গিরিখাত আছে, কিছু কিছু খাত ১৯ কিলোমিটার (১২ মাইল) গভীরতায় পৌঁছেছে, এবং অনেকটা রুক্ষ মাটি রয়েছে, যার পৃষ্ঠের অংশে কিছু বড়, অদ্ভুত সমান্তরাল খাঁজ রয়েছে। মিরান্ডার উপর কিছু গর্তও রয়েছে। এই চাঁদের কোন বায়ুমণ্ডল নেই এবং এটি তীব্র ঠান্ডা। ==মিরান্ডায় একটি দিন কত দীর্ঘ এই চাঁদটি হিমায়িত জিনিস যেমন পানির বরফ দিয়ে তৈরি এবং এর অভ্যন্তরে পাথরের মূল অংশ রয়েছে। ==মিরান্ডার মাধ্যাকর্ষণ আমাকে কতটা টানবে নিউটন বর্ণনা করে যে কিভাবে মধ্যাকর্ষন শক্তি আপনাকে কতটা নিচে টানে। পৃথিবীতে, যদি আপনার ওজন ৫১ কিলোগ্রাম বা ১১২ পাউন্ড হয়, তাহলে আপনার ওজন ৫০০ নিউটন। আমরা শুধুমাত্র কিছু বিশেষ উদ্দেশ্যে নিউটন ব্যবহার করি, যখন আমরা সত্যিই আগ্রহী হই যে কোন কিছুর দিকে আমাদেরকে কতটা শক্তভাবে মধ্যাকর্ষণ শক্তি টেনে নিয়ে যাচ্ছে। ==কার নামে নামকরণ করা হয়েছে ইংরেজ বার্ড উইলিয়াম শেক্সপিয়ার "দ্য টেম্পেস্ট" নামে একটি নাটক লিখেছিলেন। এই নাটকে প্রসপেরো নামে এক যাদুকর আছে যার মিরান্ডা নামে একটি মেয়ে আছে। যাদুকর এবং তার মেয়ে দুজনেই অ্যাড্রিয়াটিক সাগরে বারো বছর ধরে একটি দ্বীপে আটকে ছিলেন। শেক্সপিয়ারের চরিত্র মিরান্ডার নাম এসেছে "ল্যাটিন" মূল "মীরা" থেকে, যার অর্থ "বিস্মিত হওয়া"। নাটকে মেয়েকে প্রায়ই "আশ্চর্য" বলা হতো। ==এটি কিভাবে আবিষ্কার করা হয়েছিল {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} মহকাশের বিভিন্ন বিষয়বস্তু প্রথম আবিষ্কারের উদ্দেশ্যে এবং সেগুলোতে পৌঁছার নিমিত্তে পৃথিবীর অনেক দেশ যে প্রতিযোগিতা শুরু করে সেটিই মহাশূন্য বা মহাকাশ প্রতিযোগিতা ইংরেজিতে যাকে বলে Space Race। ঘটনাক্রমে মহাকাশ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত দেশগুলো একসময় তাদের প্রতিযোগীতায় আরও বন্ধুত্বপূর্ণ হওয়ার পক্ষে সম্মতি দেয় এবং মহাকাশে তারা পরস্পরের সাথে মিলিত হয়। এই ধারাবাহিকতায় তারা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন তৈরি করে যা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০ কি.মি ঊর্ধ্বে থেকে পৃথিবীকে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ১৫-১৬ বার আবর্তন করে। এই মহাকাশ স্টেশনে সর্বদা ন্যূনতম ছয়জন নভোচারী অবস্থান করে। সম্প্রতি চিন স্বতন্ত্রভাবে মহাকাশ স্টেশন তৈরি করেছে এবং তাতে নভোযাত্রী প্রেরণ করেছে। চিত্র: মঙ্গল গ্রহে পারসিভিয়ারেন্স রোভারের সেলফি। এটি ১৮ই ফেব্রুয়ারি ২০২১ এ মঙ্গলের পৃষ্ঠে অবতরণ করে। একসময়ে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত দেশগুলো এখন শুধু প্রতিযোগীতায় আবদ্ধ না থেকে বরং পরস্পরকে সহযোগিতাও করছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় অনেক যুদ্ধ হয়। উপরের ছবিটি ডানকার্ক যুদ্ধের সময় একজন সৈনিকের তোলা। ছবিতে পদাতিক সৈন্যদের ছাউনি দেখা যাচ্ছে। বোমা হামলার কারণে এ যুদ্ধে উভয় পক্ষের বহু ভবন ধ্বংস হয়ে যায়। উপরের ছবিতে যুদ্ধ পরবর্তী জার্মানির বার্লিন শহরের রাইখশটাগ ভবন দেখানো হয়েছে। ভাইকিংরা উপকূলীয় এলাকাগুলোতে তাদের আক্রমণের জন্য সুপরিচিত। ভাইকিংরা যে শুধু নৌকাতে ঘুরে বেড়াত তা কিন্তু নয়। তাদের নিজস্ব ঘরবাড়ি এবং জীবিকা ছিল। তারা শিল্পের জন্ম দিয়েছিল এবং তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ছিল। এই বইটি এমন লোকদের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে যাদের ইতিহাস সম্পর্কে অস্পষ্ট ধারণা রয়েছে এবং বাংলা সম্পর্কে মাঝারি ভাল ধারণা রয়েছে। এটি সময়কাল অনুযায়ী ছবি এবং ব্যাখ্যার সংক্ষিপ্ত অনুচ্ছেদ ব্যবহার করে ইতিহাস দেখাবে। প্রতিটি বিভাগে একটি ঐতিহাসিক সময়কাল, সাম্রাজ্য বা ঘটনা থাকবে। কয়েকটি আরও বিভক্ত হবে। আমব্রিয়েল হল ইউরেনাসের একটি উপগ্রহ। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে উৎক্ষেপিত ভয়েজার ২ নিরীক্ষক যানের মাধ্যমে আমব্রিয়েলের কিছু কাছ থেকে তোলা ছবি পাওয়া গিয়েছে। প্রাপ্ত এই ছবিগুলো থেকে বোঝা যায় যে আমব্রিয়েলের একটি অন্ধকারাচ্ছন্ন পৃষ্ঠতল রয়েছে, যা ইউরেনাসের অন্য যে কোন উপগ্রহের থেকে অধিক গাঢ় বর্ণের। এর নিরক্ষীয় অঞ্চলে কাছাকাছি উন্ডা নামে উজ্জ্বল কণা সম্বলিত বড় আকারের বলয় দেখতে পাওয়া যায়। অনেকেই এই উন্ডাকে গর্ত বলে মনে করলেও এটি আসলে কি বস্তু তা নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। উন্ডার কাছাকাছি রয়েছে স্কিন্ড নামের গর্ত। আমব্রিয়েলের একটি দিন পৃথিবীর সময় অনুসারে চারটি দিনের সমান। ==ইউরেনাসের চারদিকে এর কক্ষপথের প্রসার কত ইউরেনাসের চারদিকে আমব্রিয়েলের একবার প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে পৃথিবীর সময় অনুযায়ী চারদিন। আমব্রিয়েল মূলত জল ও বরফ দিয়ে তৈরি এছাড়াও অন্যান্য উপাদানের মধ্যে রয়েছে সিলিকেট পাথর এবং মিথেন বরফ। মিথেন বরফের অধিকাংশই এর পৃষ্ঠতলে অবস্থিত। এটির ভর ও খাটের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন যে এটি ৬০ শতাংশ বড় ৪০ শতাংশ শিলাময় বস্তু দ্বারা গঠিত। ==আমব্রিয়েলের মাধ্যাকর্ষণ আমার ওপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে ২৪শে অক্টোবর তারিখে উইলিয়াম লাসেল আমব্রিয়েলের সন্ধান পান। একই সময়ের মধ্যে তিনি আরেকটি উপগ্রহ এরিয়েলের খোঁজও পান। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} টাইটানিয়া ইউরেনাস গ্রহের বৃহত্তম উপগ্রহ। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে ইউরেনাস নিরীক্ষণের জন্য উৎক্ষেপিত ভয়েজার ২ মহাকাশযানটির দ্বারা টাইটানিয়ার নিকটতম ছবি আমরা পেয়েছি। এই উপগ্রহটি ১,৫৭৮ কিলোমিটার বা ৯৮১ মাইল প্রশস্ত। টাইটানিয়ার আকার পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদের আকারের অর্ধেক। এই উপগ্রহটির পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের ক্ষেত্রে তুলনায় সামান্য বেশি। এছাড়াও উপগ্রহটির উপরিতলে বৃহৎ আকৃতির উপত্যকা রয়েছে, আভ্যন্তরীন পদার্থ গরম হয়ে বিস্তৃত হয়ে এরূপ উপত্যকার সৃষ্টি। এর ফলে স্পষ্ট ফাটল তৈরি হয়। বৃহত্তম উপত্যকাটি ১,০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ। ==ইউরেনাসের চারদিকে এর কক্ষপথের প্রসার কত টাইটানিয়া ইউরেনাসকে একবার প্রদক্ষিণ করতে যত সময় লাগে ইউরেনাস সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে কত দিন নেয় অথবা বলা যায় ইউরেনাসের একটি বছর (পৃথিবীর সময় অনুসারে ৯৯৯১‌ দিন) টাইটানিয়ার ইউরেনাসকে একবার প্রদক্ষিণ করার সমতুল্য। এর অর্থ টাইটানিয়ার একটি পার্শ্বই সব সময় ইউরেনাসের দিকে থাকে। ঠিক একইরকম ভাবে চাঁদের একটিই দিক পৃথিবী থেকে আমরা দেখতে পাই। এই উপগ্রহের অর্ধেক অংশ হিমায়িত জল দ্বারা নির্মিত। বাকি অর্ধেক অংশ শিলাময় এবং বিভিন্ন জমাটবদ্ধ গ্যাসের মিশ্রণ। ==টাইটানিয়ার মাধ্যাকর্ষণ আমার ওপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে নিউটন বিবরণ দিয়েছেন কি পরিমান বলপ্রয়োগ করে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা আমাদেরকে কোন বস্তু তার কেন্দ্রের দিকে টেনে রেখেছে। পৃথিবীতে যদি কারো ওজনের মাপ ৫১ কিলোগ্রাম বা ১১২ পাউন্ড হয়, তার অর্থ তার ওজন ৫০০ নিউটন। আমরা কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে নিউটন একক ব্যবহার করে থাকি। মূলত যখন আমরা আমাদের ওপর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে অভিকর্ষজ বলের মান গণনা করতে যাই তখন এই একক প্রয়োজনীয়। টাইটানিয়াতে কারো ওজন তুলনামূলক কম হয়, পৃথিবীর এক ষড়বিংশতি অংশ। টাইটানিয়াতে দাঁড়িয়ে নিউটনের এককে ওজন পরিমাপ করতে হলে পৃথিবীতে কিলোগ্রামে নিজের ওজনের সাথে ৩/৮ গুন করলেই সেই মানটি পাওয়া যাবে। আবার পৃথিবীতে যদি কেউ পাউন্ডে নিজের ওজন জেনে থাকেন তবে ৩/৮ এর বদলে ৬ দিয়ে ভাগ করতে হবে। অবশ্য টাইটানিয়া কি পরিমাণ বল প্রয়োগ করছে তা জানার জন্য নিজের এবং নিজের স্পেস স্যুট উভয়ের ওজনের সমষ্টি করতে হবে। ইংরেজি কবি এবং নাট্য লেখক প্রখ্যাত উইলিয়াম শেক্সপিয়ার মিডসামার-নাইট'স ড্রিম নামে একটি নাটক লিখেছিলেন। এই নাটকে একজন পৌরাণিক নারী ছেলের নাম টাইটানিয়া, যিনি ওবেরনের স্ত্রী ও পরীদের রানি ছিলেন। ইউরেনাসের ওবেরন নামে একটি উপগ্রহ আছে যা নাটক অনুযায়ী টাইটানিয়ার স্বামীর নামে নামাঙ্কিত। এই উপগ্রহটির নাম শনির উপগ্রহ টাইটানের নামের সদৃশ। যদিও টাইটান নামটি গ্রীক পুরাণ অনুযায়ী এক রাক্ষসের নামে রাখা হয়েছে। ১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্যার উইলিয়াম হার্শেল এই উপগ্রহটি আবিষ্কার করেন। ওই একই ব্যক্তি ইউরেনাস এবং তার অন্য উপগ্রহ ওবেরনেরও আবিষ্কারক। ১৮৫২ খ্রিস্টাব্দে তার পুত্র জন হার্শেল এই নামটি প্রস্তাব করেন। ওবেরন ইউরেনাস গ্রহের একটি উপগ্রহ। ইউরেনাসের বৃহত্তম উপগ্রহ গুলির মধ্যে এটিই সবথেকে বাইরের দিকে অবস্থিত। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে ভয়েজার ২ মহাকাশযান প্রেরণ করার পর ওবেরন সম্পর্কে প্রথম স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। এই উপগ্রহটির ব্যাস ১,৫২৩ কিলোমিটার। ইউরেনাসের উপগ্রহ গুলির মধ্যে এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বৃহত্তম উপগ্রহ টাইটানিয়া থেকে এটি আকৃতিতে সামান্য ছোট। এর পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের মোট ক্ষেত্রফলের থেকে সামান্য কম। এই উপগ্রহের মাত্র একটি দিককেই খুব কাছাকাছি অবস্থান থেকে দেখতে পাওয়া গিয়েছে, ফলে আমরা শুধু সেই দিক সম্বন্ধে কিছু জ্ঞান আহরণ করতে পারি। ভূমিতল দেখে মনে হয় এটি বরফ এবং কিছু গাঢ় বর্ণের বস্তুকণা দ্বারা নির্মিত। পৃষ্ঠতলের রয়েছে একাধিক গর্ত যা এই বন্ধুদের সাথে মহাজাগতিক কোন বস্তুর সংঘর্ষের ফলে সৃষ্ট। এটি খুব শীতল স্থান হওয়ায় এর আবহাওয়া নেই। ইউরেনাসের চারদিকে একবার প্রদক্ষিণ করতে ওবেরন ১৩ দিন ১১ ঘন্টা বা দুই সপ্তাহের সামান্য কম সময় নেয়। এই উপগ্রহটি পাথুরে বস্তু, বরফ এবং জমাটবদ্ধ গ্যাস ও অন্যান্য পদার্থ দ্বারা তৈরি। ==ওবেরনের মাধ্যাকর্ষণ আমার ওপর কত পরিমাণ অভিকর্ষজ বল দেবে নিউটন বিবরণ দিয়েছেন কি পরিমান বলপ্রয়োগ করে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা আমাদেরকে কোন বস্তু তার কেন্দ্রের দিকে টেনে রেখেছে। পৃথিবীতে যদি কারো ওজনের মাপ ৫১ কিলোগ্রাম বা ১১২ পাউন্ড হয়, তার অর্থ তার ওজন ৫০০ নিউটন। আমরা কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে নিউটন একক ব্যবহার করে থাকি। মূলত যখন আমরা আমাদের ওপর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে অভিকর্ষজ বলের মান গণনা করতে যাই তখন এই একক প্রয়োজনীয়। ১৮৫২ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্যার উইলিয়াম হার্শেলের পুত্র জন হার্শেল এই নামটি প্রস্তাব করেন। ইংরেজি কবি এবং নাট্য লেখক প্রখ্যাত উইলিয়াম শেক্সপিয়ার মিডসামার-নাইট'স ড্রিম নামে একটি নাটক লিখেছিলেন। এই নাটকে একজন পৌরাণিক নারী ছেলের নাম টাইটানিয়া, যিনি ওবেরনের স্ত্রী ও পরীদের রানি ছিলেন। ইউরেনাসের টাইটানিয়া নামে একটি উপগ্রহ আছে যা নাটক অনুযায়ী ওবেরনের স্ত্রীর নামে নামাঙ্কিত। এই চরিত্রটি ব্রিটিশ ইতিহাসের পাতা থেকে রাজা আর্থারের জীবন কাহিনী নিয়ে রচিত। ১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দের ১১ই জানুয়ারি ইংরেজ জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্যার উইলিয়াম হার্শেল এই উপগ্রহটি আবিষ্কার করেন। ওই একই ব্যক্তি ইউরেনাস এবং তার অন্য উপগ্রহ টাইটানিয়ারও আবিষ্কারক। একদা এক পাথুরিয়া জীবন নিয়ে খুব অসুখী ছিল। একদিন এক বিত্তবান সওদাগর যাচ্ছিল। সে সওদাগরকে হিংসা করে ভাবল তার জীবনে কী আছে! সে ভাবল যদি আমি একজন সওদাগর হতে পারতাম!" হঠাৎ করে সে সওদাগর হয়ে গেল! অন্য মানুষরা তাকে হিংসা করা শুরু করল, তারাও সওদাগরের মতো হতে চাইল। এই সময়ের দিকে একজন উচ্চ পদস্থ ব্যক্তি সেইদিক দিয়ে পালকি চড়ে যাচ্ছিল। তার আশেপাশে অনেক নিরাপত্তা কর্মী ছিল এবং মানুষ তাকে সম্মান করছিল। সওদাগরসহ সবাই তাকে নতজানু করল। এরপর সওদাগর ভাবল যে উচ্চ পদস্থ ব্যক্তিটি বেশি শক্তিশালী, তাই এবার সে উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা হতে চাইল। হঠাৎ করে সে উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা হয়ে গেল। তাকে পালকিতে নিয়ে যাওয়া হলো এবং মানুষ তাকে সম্মান করছিল। সময়টা গ্রীষ্মকাল হওয়ায় সে পালকিতে অনেক গরম বোধ করছিল। সে বুঝতে পারলো সূর্য তার থেকে বেশি শক্তিশালী। সে সূর্য হতে চাইল। হঠাৎ করে সে সূর্য হয়ে গেল। সে সবার উপর উজ্জ্বল হয়ে জ্বলজ্বল করছিল। কিছু সময় পরে, একটা কালো মেঘ তাকে ঢেকে ফেলে। তখন সে ভাবলো মেঘ তার থেকে শক্তিশালী। সে মেঘ হতে চাইল। হঠাৎ করে সে মেঘ হয়ে গেল। সে সব ক্ষেত বন্যায় ভাসিয়ে দিচ্ছিল। দ্রুতই সে বুঝতে পারলো মেঘ বায়ুপ্রবাহ দ্বারা ভেসে যায়। বায়ুপ্রবাহকে বেশি শক্তিশালী ভেবে সে বায়ুপ্রবাহ হতে চাইল। হঠাৎ করে সে বায়ু হয়ে গেল। সে সব জায়গায় ঝড় তৈরি করছিল, মেঘ সরাচ্ছিল, গাছের মূল উপড়ে ফেলছিল এবং ঘর ভেঙে ফেলছিল। কিন্তু একটি বড় পাথরকে বায়ুপ্রবাহ দিয়ে সরাতে না পেরে, সে ভাবল পাথরটা বেশি শক্তিশালী। সে পাথর হতে চাইল। সে পাথর হয়ে ভাবল সে অনেক শক্তিশালী। তখন সে শুনল একটা হাতুড়ি তার শরীরে আঘাত করছে। সে দেখল অন্য একজন পাথুরিয়া তাকে ভাঙছে। ==এই গল্প থেকে আমরা কী শিখলাম মানুষ প্রায়শই অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করে। মানুষ এমন ব্যক্তিকে হিংসা করে যাকে তারা নিজেদের থেকে ভালো মনে করে। কিন্তু আসলে সবারই কিছু না কিছু দুর্বলতা আছে এবং সবারই কোনো না কোনো সবল দিক আছে। নিজেকে ছেড়ে অন্যের মতো হতে চাইলে নিজের গুণ তো সে হারাবেই, বাস্তবে সে কষ্ট ভোগ করবে অন্য কারো পিছে চিরকাল ছুটে। তাই যে অবস্থাতেই কেউ থাকুক তাতেই সবথেকে ভালোটা বের করে নিতে হয়। দোয়েল দেখতে সুন্দর, ছোটো ও আদুরে। পুরুষ দোয়েলের বেশিরভাগ অংশই কালো, তবে ডানা বরাবর একটি অংশ ও পেট সাদা। নারী দোয়েলের উপরিভাগ ও গলার নিচ ছাই-রঙা হয়। দোয়েল বাংলাদেশের জাতীয় পাখি। বাংলার গ্রামে ও শহরে সর্বত্রই এদের বসবাস। দোয়েলের গান খুব মিষ্টি হয়। এছাড়াও বাংলাদেশ ও ভারতে জনবসতির আশেপাশে দেখতে পাওয়া অনেক ছোট পাখিদের মধ্যে দোয়েল অন্যতম। সদা চঞ্চল এই পাখিটি সর্বদা গাছের ডালে বা মাটিতে লাফিয়ে বেড়ায় খাবারের খোঁজে। গ্রামীণ অঞ্চলে খুব ভোরে তাদের কলকাকলি শোনা যায়। দোয়েল গ্রামের সৌন্দর্য আরও অপরূপ করে তোলে, আর শহরে দেয় কিছুটা প্রকৃতির সাথে সান্নিধ্যের স্বাদ। দক্ষিণ এশিয়ায় নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে, মূলত: বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, চীনের দক্ষিণাঞ্চল ও ফিলিপাইনে এদের পাওয়া যায়। সাধারণত কাঠসমৃদ্ধ বন, চাষাবাদকৃত জমির আশেপাশে ও জনবসতিতে মানুষের কাছাকাছি এদের দেখতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশে মূলত গ্রামীণ অঞ্চলে এদেরকে বেশি দেখা যায়। দোয়েল আকারে ১৫-২০ সেন্টিমিটার লম্বা। এর লম্বা লেজ আছে যা অধিকাংশ সময় খাড়া করে রাখে। নারী দোয়েলের পেটের অংশ পুরুষ-দোয়েলের মত উজ্জ্বল নয়, বরং কিছুটা ফিকে সাদা। কিন্তু দেখতে অপরূপ সুন্দর। দক্ষিণ এশিয়ায় স্ত্রী দোয়েলরা মার্চ থেকে জুলাই মাসে ডিম পাড়ে; আর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় জানুয়ারি থেকে জুলাই মাসে। ডিম দেয়ার এক সপ্তাহ আগে এরা গাছের কোটরে বা ছাদের কার্ণিশে বাসা বানায়। সাধারণত ৪/৫টি ডিম দেয়। ডিমের রং ফিকে নীলচে-সবুজ, তার উপর বাদামী ছোপ থাকে। স্ত্রী দোয়েল ডিমে তা দেয়; ৮ থেকে ১৪ দিন পরে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। নানা রকম সুরে ডাকাডাকির জন্য দোয়েল সুপরিচিত। অস্থির এই পাখীরা সর্বদা গাছের ডালে বা মাটিতে লাফিয়ে বেড়ায় খাবারের খোঁজে। কীট পতঙ্গ, ছোট ছোট শুঁও পোকা এদের প্রধান খাদ্য। কখনো কখনো সন্ধ্যার আগে আগে এরা খাবারের খোঁজে বের হয়। পুরুষ দোয়েল স্ত্রী দোয়েলকে আকৃষ্ট করার জন্য মিষ্টি সুরে ডাকাডাকি করে। তবে স্ত্রী দোয়েলও পুরুষ দোয়েলের উপস্থিতিতে ডাকতে পারে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে দেশী ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে দোয়েল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বিভিন্ন কবি-সাহিত্যিকদের লেখাতে এই পাখির উল্লেখ পাওয়া যায়। বাংলাদেশের মুদ্রাতে (দুই টাকা) এই পাখির ছবি বহুল ব্যবহৃত। দোয়েল নিয়ে বাংলাদেশের যশোরে প্রচলিত একটি গল্প আছে- এক দেশে কুচকুচে কালো এক দধিয়াল বাস করত। তার মতো সাদা দই আর কেউ বানাতে পারত না। তার দই পেলে মানুষ অন্য কারো দই খেত না। অন্য গয়ালরা চেয়েছিল এ দধিয়ালের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দিয়ে দই তৈরির কায়দাটা শিখে নিতে। কিন্তু দধিয়াল বিয়ে করেনি। দেশটির বুড়ো রাজা একদিন অল্প বয়েসী এক সুন্দরীকে বিয়ে করতে চাইলেন। কিন্তু মন্ত্রী চালাকি করে বললেন- মা যশোরেশ্বরী তাকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, কন্যাটিকে স্পর্শ করলে রাজার অমঙ্গল হবে। তাই রাজা ওই সুন্দরীকে বিয়ে করে অন্য এক পুরীতে বন্দি করে রাখলেন। নতুন রানি দই ছাড়া ভাত খাবেন না। মন্ত্রী রাজাকে ওই দধিয়ালের কথা জানালেন। লোকটি কালো হওয়ায় রাজা সন্দেহ না করে রাজি হলেন। দধিয়াল রানিকে রোজ দই দিতেন। তার জাদুকরি দই খেয়ে রানি অমৃতের স্বাদ পেলেন। তাদের মধ্যে প্রেম হল। একদিন এ খবর রাজা জেনে গেলে রানির কাছে দধিয়ালের যাওয়া বন্ধ করে দেন। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} নীচে আমাদের সৌরজগতের আটটি গ্রহ রয়েছে, প্রত্যেকটির বিবরণ রয়েছে। বর্ণনায় শূন্যস্থান পূরণ করুন। * প্রথমতঃ আপনাকে পুরণ করতে হবে সূর্য থেকে দুরত্ব অনুযায়ী সৌরজগতের কততম গ্রহ। উদাহরণস্বরূপ যদি মনে করেন জুপিটার হচ্ছে সপ্তম গ্রহ, তবে ৭ম পুরণ করুন। * দ্বিতীয়তঃ পুরণ করতে হবে গ্রহটি পৃথবী থেকে ছোট অথবা বড়। পৃথবীর প্রশ্নের বেলায় চাঁদকে তুলনা করে বড়/ছোট উত্তর দিতে হবে। ''এই কাজ থেকে ৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করা যেতে পারে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ১ পয়েন্ট বাদ যাবে'' ''এই কাজ থেকে ৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করা যেতে পারে। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ পয়েন্ট'' কাজ ৩: অন্যান্য জ্যোতির্বিদ্যা বস্তু ''এই কাজ থেকে ৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করা যেতে পারে। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ পয়েন্ট'' ''এই কাজ থেকে ৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করা যেতে পারে। একটি ভুল বা খারাপ বর্ণনার জন্য ০ পয়েন্ট, একটি মানানসই বর্ণনার জন্য ১ পয়েন্ট, একটি ভাল বর্ণনার জন্য ২ পয়েন্ট।'' ''এই কাজ থেকে ৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করা যেতে পারে।'' ১) ধূমকেতুগুলিকে প্রায়ই দৈত্যাকার "নোংরা তুষার বল" হিসাবে বর্ণনা করা হয় কারণ এগুলি বেশিরভাগ বরফ এবং কিছু ধুলো ময়লা দিয়ে তৈরি।
২) ধূমকেতুর দুটি "লেজ" থাকে, একটি বেশিরভাগ পাথর এবং ধুলো দিয়ে তৈরি, অন্যটি বেশিরভাগই গ্যাস দিয়ে তৈরি।
যদিও মহাবিশ্বে ধূমকেতু সব থেকে বড় এবং উজ্জ্বল মহাকর্ষীয় বস্তু, তবুও দূরবীক্ষণ যন্ত্র (টেলিস্কোপ) ছাড়া আকাশে ধূমকেতু দেখতে পাওয়া অস্বাভাবিক। তুমি তোমার সারা জীবনে একবার বা দুবার হয়তো কোন ধূমকেতুকে দেখার সুযোগ পেতে পার। বেশিরভাগ ধূমকেতু কেবল দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়েই দেখা যায়। খালি চোখে যা দেখতে পাওয়া যায় সেগুলি সাধারণত রাতের আকাশে কেবল অস্পষ্ট রেখার ঝলক বা বিবর্ণ ধোঁয়া। যখন ধূমকেতু সূর্য থেকে অনেক দূরে থাকে, তারা বরফ, কালো পাথর এবং ধূলিকণার আবরণে আবৃত থাকে। কক্ষপথে আবর্তন করতে করতে যখনি একটি ধূমকেতু সূর্যের কাছাকাছি এসে যায়, তার বরফ অংশ গলতে শুরু করে। এর ফলে প্রচুর পরিমাণে জলীয় অংশ এবং গ্যাস তৈরি হয়, যা ওই আবরণ ভেঙে বেরিয়ে আসে এবং এর সঙ্গে কিছু ধুলো ও পাথরও মুক্ত হয়। কখনও কখনও এই জল, গ্যাস, শিলা, এবং ধুলো পৃথিবী থেকে দেখা যায়, এগুলিকেই দেখে মনে হয় ধূমকেতুর একটি বা দুটি লেজ, প্রবাহিত হয়ে চলে যাচ্ছে। এমনকি যখন শুধুমাত্র একটি লেজ দেখা যায়, সেখানে আসলে দুটি লেজ থাকে, একটি হাল্কা গ্যাস এবং জল থেকে তৈরি, এবং অন্যটি পাথর, ধুলো এবং বরফের অংশ থেকে তৈরি হয়। ধূমকেতুগুলির দৈর্ঘ্য সাধারণত কয়েক কিলোমিটার থেকে কয়েকশ কিলোমিটারের মধ্যে থাকে, কিন্তু তাদের লেজ কয়েক কোটি কিলোমিটার দীর্ঘ হতে পারে। "বিশাল ধূমকেতু যাদের বিশেষভাবে দর্শনীয় লেজ তৈরি হয়, সেগুলি আমাদের সৌরজগতের কিছু বিরলতম বস্তুর মধ্যে পড়ে। সাধারণত এগুলি মোটামুটি প্রতি একশ বছরে মাত্র একবার দেখা যায়, তাই এই ধূমকেতু দেখতে পাওয়া খুব বিরল ঘটনার মধ্যে পড়ে। শেষ বিশাল ধূমকেতু ১৯১০ সালে আবির্ভূত হয়েছিল, কিন্তু পৃথিবীর কাছাকাছি আরেকটি ধূমকেতুর আসতে আরও একশ বছর সময় লাগার সম্ভাবনা। কিন্তু একটি ধূমকেতু যে ঠিক কিভাবে বা কখন আবির্ভূত হবে তা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা একেবারে সঠিক ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারেন না কারণ আমাদের সৌরজগতের এখনও এমন কিছু আছে যা তারা বুঝতে পারেন নি। যদি তুমি শীঘ্রই আকাশে ধূমকেতু আসার কথা শুনতে পাও, তাহলে এটি দেখতে নিচের নির্দেশাবলী অবশ্যই অনুসরণ করো! # তোমার অঞ্চলের আকাশে ধূমকেতু দেখা যাবে কিনা তার সম্বন্ধে খোঁজ নাও। # এটি দেখার জন্য একটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র বা দূরবীন যোগাড় করো এবং চেয়ার নিয়ে বসে পড়ো। সবচেয়ে বড় ধূমকেতুগুলির অনেকগুলিকেই দেখার জন্য কখনোই দূরবীক্ষণ যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে নি। # তোমার বাবা -মাকে বলো তোমাকে কোন পার্ক, জঙ্গল বা শহরের আলো থেকে দূরে কোন অন্ধকার জায়গায় নিয়ে যেতে, যেখান থেকে আকাশ পরিষ্কার ভাবে দেখা যায়। # আকাশের দিকে দেখতে থাকো এবং এই আশ্চর্যজনক দৃশ্য উপভোগ করো। সাধারণত ধুলো দিয়ে তৈরি হওয়া ধূমকেতুর লেজ এতই অস্পষ্ট, যে তোমার তা দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা কম। কিন্তু, যখন এই লেজের কোন অংশ পৃথিবীর কক্ষপথে ঢুকে পড়ে, তখন ধুলো ও পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ঘর্ষণের ফলে আগুন জ্বলে ওঠে এবং সেই অংশটি পুড়ে যায়। এইগুলিকে বলা হয় উল্কা বৃষ্টি যা কখনো কখনো ঘটে। দেখা গেছে যে বেশিরভাগ প্রধান প্রধান উল্কা বৃষ্টি, হয়ত কোন একটি বিদ্যমান ধূমকেতু থেকে হয়েছে অথবা আগে দেখা ধূমকেতুর অবশিষ্টাংশ থেকে হয়েছে, সেগুলি সাধারণত আগের কোন শতাব্দীতে এসেছিল। যখন পৃথিবী এই পিছনে ফেলে রাখা ধুলোর "ঝাঁক" এর মধ্যে দিয়ে ভ্রমণ করে, তখন তুমি রাতে উল্কা পাত বা উল্কা বৃষ্টি দেখতে পাবে। সমস্ত ধূমকেতু তাদের কক্ষপথের বেশিরভাগ সময় সূর্য থেকে এতটা দূরে থাকে যে তাদের দেখা যায় না এমনকি দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়েও দেখা যায় না। বেশিরভাগ ধূমকেতু যেগুলি আমরা দেখি, হয় সূর্যের মধ্যে গিয়ে ধাক্কা খায়, অথবা আমাদের সৌরজগৎ পুরোপুরি ছেড়ে চলে যায়। এই রকম লক্ষ লক্ষ ধূমকেতু থাকতে পারে যেগুলি শীঘ্রই বা পরে হয়তো আমাদের দূরবীক্ষণ যন্ত্রের পরিসরে আসবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এত দিন পর্যন্ত যে সমস্ত ধূমকেতু দেখা গেছে তার মধ্যে, কিভাবে একটি ধূমকেতুর নামকরণ করা হয় সাধারণত একটি ধূমকেতুর নামকরণ করা হয়, যে জ্যোতির্বিজ্ঞানী এটি প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন তার নামেই। যদি এমন হয় যে অনেক মানুষ একটি ধূমকেতু আবিষ্কারের সাথে জড়িত, কখনও কখনও তুমি একটি ধূমকেতুতে একাধিক নাম দেখতে পাবে, যেমন ধরো হেল বপ ধূমকেতু, বা শুমেকার লেভি ধূমকেতু। সাধারণত কারোর নামে ধূমকেতুর নাম রাখা হলে সেটি একটি বড় সম্মানের ঘটনা বলে মনে করা হয়। ইতিহাসের কিছু বিখ্যাত ধূমকেতু কি কি ১) হ্যালির ধূমকেতু সম্ভবত সব ধূমকেতুর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত, এবং এটি ছিল প্রথম এমন ধূমকেতু, যে একটি পুনরাবৃত্ত ধূমকেতু (অর্থাৎ আবার ঘুরে আসার মত) হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিল।
২) এনকে ধূমকেতু দ্বিতীয় ধূমকেতু যেটিকে পুনরাবৃত্ত ধূমকেতু হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
৩) শুমেকার লেভি ৯ ধূমকেতু এটি প্রথম ধূমকেতু, যাকে দেখা গিয়েছিল সৌরজগতের অন্য একটি বস্তুকে আঘাত করতে। সেই সময়, এটি বৃহস্পতি গ্রহে গিয়ে ধাক্কা মেরেছিল, যা সম্ভবত ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি অধ্যয়ন করার মত জ্যোতির্বিজ্ঞান ঘটনা। ধূমকেতু কি দুর্ভাগ্য বয়ে আনে প্রাচীনকালের মানুষের, ধূমকেতু আসলে কি বা কোথা থেকে এসেছে, সে সম্পর্কে খুব ভালো বোধগম্যতা ছিল না। আকাশে তাদের খুব অস্বাভাবিক বস্তু হিসাবেই দেখা হয়েছিল, এবং এটুকু বোঝা গিয়েছিল যে প্রকৃতিতে এদের খুব সাময়িকভাবেই দেখা যায়। কিছু সমাজে একে প্রায়শই ভবিষ্যতের খারাপ কোন ঘটনার একটি সংকেত বলে মনে করা হত, হয়তো একটি ধূমকেতু আসার পর কোন রাজার মৃত্যু ঘটেছিল বা কোন উল্লেখযোগ্য যুদ্ধে পরাজয় ঘটেছিল। আবার অন্য কোন দেশে ধূমকেতুকে সৌভাগ্যের চিহ্ন বলে বিবেচনা করা হত, উর্বরতা বৃদ্ধি এবং আরও খাদ্যের ফলনের সঙ্গে একে সংযুক্ত করা হত। প্রাচীন চীনা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা প্রকৃতপক্ষে ধূমকেতু নিয়ে সেরা কাজটি করেছেন বলে মনে হয়। আকাশে ধূমকেতু উপস্থিত হলে তা নথিবদ্ধ করে রাখা, তারা দেখতে কেমন ছিল এবং আকাশে কোথায় কোন ধূমকেতুটি দেখা গিয়েছিল তার বিস্তারিত বিবরণ লিখে রাখা, এই কাজটি তারা করে গিয়েছিলেন। এমনকি সম্প্রতি ১৯১০ সালে হ্যালির ধূমকেতুর আবির্ভাবের পরও ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল, যখন বিজ্ঞানীরা মনে করেছিলেন যে পৃথিবী সেই ধূমকেতুর লেজের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে। ধূমকেতু থেকে গ্যাসের বিষে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল বিষাক্ত হবার সম্ভাবনা নিয়ে আতঙ্ক ছিল। বাস্তবতা এই যে, যখন এরকম কোন ঘটনা ঘটে, ধূমকেতুর লেজে এত কম গ্যাস থাকে যে তাতে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কোন পরিমাপযোগ্য প্রভাব পড়ে না। প্রাচীন রোমানরা ইতালীয় উপদ্বীপে এবং পরবর্তীতে ভূমধ্যসাগরের আশেপাশে বসবাস করত। প্রাচীন রোমানদের অনেক বিখ্যাত শিল্পী ছিল এবং তারা প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ শিল্প তৈরি করেছিল। প্রযুক্তিগতভাবে প্রাচীন চিন অগ্রগামী ছিল এবং এর একটি শক্তিশালী সংস্কৃতিও ছিল। প্রাচীন মিশরীয়রা নীল নদের ধারে বাস করত। উপরের চিত্রে নীল নদ দেখানো হয়েছে। এটি আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশ সহ মিশরের মধ্য দিয়েও বয়ে গেছে। নদীর সান্নিধ্যে থাকার ব্যাপারটি কোন কাকতালীয় ঘটনা ছিল না। অতীতে এই নদীটি প্রতি বছর প্লাবিত হত এবং তীরবর্তী জমিকে উর্বর করে তুলত যা ফসল ফলানোর জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করত। এর অর্থ হলো আশেপাশের বেশিরভাগ জমি মরুময় এবং বসবাসের অনুপযোগী হলেও সেখানে জল ছিল। প্রাচীন মিশরীয়রা পরকালে বিশ্বাস করত। সেখানে পৌঁছার উদ্দেশ্যে তারা একটি সুবিস্তৃত এবং সতর্ক পদ্ধতি পালন করত। প্রথমত, বিশেষ করে মৃত ব্যক্তিটি যদি খুব গুরুত্বপূর্ণ হয় তাহলে মানুষ শোক করবে। অতঃপর শরীরটি বিভিন্ন দ্রব্য দ্বারা সংরক্ষিত করে মমিতে রূপান্তর করা হবে যাতে এটি পঁচে না যায়। Processions, and re-enactments of myths were carried out বঙ্গানুবাদ প্রয়োজন}} প্রাচীন মিশরীয়রা গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু স্মৃতিচিহ্ন নির্মাণ করেছিল যার অনেকগুলি আজও টিকে আছে। প্রাচীন মিশরীয়রা দক্ষ কারিগর এবং শিল্পী ছিল। তাদের অনেক কাজকে আজও অত্যন্ত সম্মানজনক গণ্য করা হয়। মরিচ মসলার গুণ সম্পন্ন একটি ফল। মরিচের প্রথম উৎপত্তি হয় আমেরিকার মহাদেশগুলোতে। পরে এখান থেকে এই মসলাটি ব্যবসায়ীদের হাত ধরে সারা বিশ্ব ছড়িয়ে পড়ে। খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা ছাড়াও পূর্বে এটি ওষুধেও ব্যবহৃত হত। তোমার সমস্ত সরঞ্জাম আর মরিচের বীজ প্রস্তুত থাকায় বীজ রোপণ ও চারা গজানোর তো এটাই সময়! যে বীজগুলো তুমি রোপণ করতে চাও তোমাকে প্রথমে মরিচ থেকে সেগুলো আলাদা করার পর গুনে দেখতে হবে। মরিচের বীজ ছোট হলেও বীজের নিরাপত্তার জন্য সেগুলো হাত দিয়েই তাদের আলাদা করা উচিৎ। মরিচ যেহেতু তীব্র প্রদাহের সৃষ্টি করে তাই এসময় হাতে দস্তানা পরতে পার অথবা পাতলা পলিথিন মুড়ে নিতে পার। একটি গর্তে কেবল একটি বীজ ফেলতে হবে। এরপর এক চিমটি পরিমাণ মাটি দিয়ে গর্তটি ভরাট করে দিতে হবে। মাটির উপর পুনরায় আগের মতই হালকা চাপ দিতে হবে। এরপর টবের উপর কিছুটা পানি হালকাভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে। বীজগুলোতে প্রতিদিন পানি দেওয়া হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে। বীজে জল দেওয়া হয়েছে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চিয়তা থাকলে "ললিপপ স্টিক পরীক্ষার" মাধ্যমে মাটি পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে। মাটি থেকে অঙ্কুর বের হতে সাধারণত ১৬-২০ দিন সময় নেয়। অঙ্কুর বের হওয়ার পর এটি পর্যাপ্ত সূর্যালোক পাচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। যদি তুমি ছোট টবে বা ঘরের ভিতরে এই বীজগুলো গজিয়ে থাক তবে গাছের শিকড়গুলোর বৃদ্ধির জন্য একে বড় একটি টব পাত্রে স্থানান্তর করতে হবে। চারাগুলো স্থানান্তরের ক্ষেত্রে এগুলোকে পরস্পর থেকে কমপক্ষে ১৮ ইঞ্চি দূরত্বে লাগাতে হবে যাতে করে মরিচ গাছগুলো তাদের বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গা পায়। কি পরিমাণ আলো দিতে হবে এবং চারা কখন বাইরে নিয়ে যাওয়া যাবে মরিচ গাছ প্রচুর পরিমাণ সূর্যালোক পেতে ভালবাসে, তাই এটা নিশ্চিত করতে হবে যে এগুলো দিনে ১ট ঘন্টা সূর্যালোক পাচ্ছে কিনা। মরিচ গাছ যদি ঘরের ভিতরে জন্মানোর চেষ্টা করা হয় তাহলে ঘরের বাইরে এটি সরাসরিভাবে যে পরিমাণ সূর্যালোক পায় ঘরের ভিতরে তার চেয়েও অধিক সময় যাবৎ আলো দিত হবে। ঘরের বাইরে মরিচ গাছ চাষের ক্ষেত্রে গ্রো লাইটের মাধ্যমে কৃত্রিম আলো দেওয়া হলে তা প্রায় ১৮ ঘণ্টা যাবৎ দিতে হতে পারে। বেশিরভাগ গাছপালা রোপণ বসন্ত মৌসুমে ভাল হয়। অথবা বছরের যে সময় দিনের দৈর্ঘ্য বাড়তে থাকে এবং তাপমাত্রা উষ্ণ হতে থাকে তখনও এদের বৃদ্ধি ভাল হয়। বসন্তের আগমন পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বছরের বিভিন্ন সময়ে ঘটে। অস্ট্রেলিয়ায় বসন্ত শুরু হয় সেপ্টেম্বরের শুরুতে, আর যুক্তরাষ্ট্রে বসন্ত শুরু হয় মার্চের শেষে। শীত প্রধান দেশে মরিচের বীজ রাতের বেলা ঘরের বাইরে না বের করলেই ভাল হবে। কারণ শীতের দরুন তুষারপাত চারার বৃদ্ধি ব্যাহত করতে পারে। কাইপার বেষ্টনী হল সৌরজগতের অতি সম্প্রতি আবিষ্কৃত অংশ। কাইপার বেষ্টনীের বস্তুগুলি কি কি কাইপার বেষ্টনীের বস্তুগুলি হল কাদা, বরফ এবং জৈব যৌগের হিমায়িত মিশ্রণ। এগুলি অনেকটা ধূমকেতু র মত। এখানকার কিছু বস্তুর রঙ লালচে এবং অন্যগুলি ধূসর। কাইপার বেষ্টনীের বস্তুগুলি কত বড় অন্যান্য বড় কাইপার বেষ্টনী বস্তু যেগুলি আকারে প্রায় ১,০০০ কিমি জুড়ে বিস্তৃত আছে সেগুলি হল প্লুটোর চাঁদ চারন, কোয়াওর, বরুণ, ইক্সিয়ন, ১৯৯৬ টিএল৬৬, ২০০২ টিএক্স৩০০, ২০০২ টিসি৩০২, ২০০২ ইউএক্স২৫ এবং ২০০২ এডব্লিউ১৯৭। গ্রহাণুপুঞ্জ বলয়ের বৃহত্তম গ্রহাণু সেরেস প্রায় ৯৫০ কিমি জুড়ে বিস্তৃত। আরও অনেক কাইপার বেষ্টনী বস্তু আছে যেগুলি আকারে মাত্র কয়েক কিলোমিটার বা কয়েক দশক কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত। কতগুলি কাইপার বেষ্টনী বস্তু আছে কার নামে এর নামকরণ করা হয়েছে প্লুটো এবং তার চাঁদ চারন কে বাদ দিলে, ১৯৯২ সালে হাওয়াইয়ের মাউনা কেয়া মানমন্দির থেকে এই বেল্টে প্রথম বস্তুটি দেখা গিয়েছিল। জ্যোতির্বিজ্ঞানী জেরার্ড কুইপারের নামে বেল্টটির নামকরণ করা হয়েছিল। অনেক আগে ১৯৫১ সালে এই বিজ্ঞানী লিখেছিলেন যে তিনি ধারণা করছেন এই রকম একটি বেল্ট বিদ্যমান থাকতে পারে, কিন্তু সেই সময় তার বক্তব্যের সাপেক্ষে কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ফ্রেডরিক লিওনার্ড, কেনেথ এজওয়ার্থ এবং জুলিও ফার্নান্দেজ সহ অন্যান্য জ্যোতির্বিজ্ঞানীরাও মনে করেছিলেন যে এই রকম একটি বেল্টের অস্তিত্ব রয়েছে। এই কারণে কিছু জ্যোতির্বিজ্ঞানী এটিকে এজওয়ার্থ-কাইপার বেষ্টনী বলে থাকেন। কাইপার বেষ্টনীের বস্তুগুলির নামকরণ কি করে হল যখন মহাকাশে কোন বস্তু আবিষ্কৃত হয়, তাকে একটি অস্থায়ী নাম দেওয়া হয় যাকে বলা হয় "অস্থায়ী আখ্যা"। এই অস্থায়ী নামের প্রথমে থাকে বস্তুটি যে বছর আবিষ্কৃত হয়েছে সেই বছরের সংখ্যা, এর পরে কিছু অক্ষর এবং সংখ্যা থাকে যা থেকে বোঝা যায় এটি কোন মাসে এবং কোন ক্রমে আবিষ্কৃত হয়েছিল। এর পরে, গুরুত্বপূর্ণ বস্তুগুলিকে আনুষ্ঠানিক নাম দেওয়া হয়, সেগুলি প্রায়শই কোন পৌরাণিক কাহিনী থেকে নেওয়া হয়। কুইপার বেল্টের কিছু বস্তু, যেমন অরকাস, চারন এবং বরুণের নামকরণ করা হয়েছে পাতালের পৌরাণিক দেবতাদের নামে। পাতাল জগতের একজন পৌরাণিক ব্যক্তির নামানুসারে ইক্সিয়নের নামকরণ করা হয়েছিল। আদিবাসী আমেরিকান টোঙ্গবা জনজাতির সৃষ্ট একটি দেবতার নামে কোয়াওর এর নামকরণ করা হয়েছিল। চড়ুই বাংলার যেকোনো লোকালয়ের আশেপাশে একটি সুপরিচিত পাখি। এরা জনবসতির মধ্যে থাকতে ভালোবাসে তাই এদের ইংরাজি নামের অর্থ "গৃহস্থালির চড়ুই"। এই পাখি বাড়ই, পিয়াইজ্জা ইদ্যাদি নামে পরিচিত। খড়কুটো, শুকনো ঘাস পাতা দিয়ে এরা কড়িকাঠে, কার্নিশে বাসা বাঁধে। সমস্ত দিন এরা লাফিয়ে বেড়িয়ে মাটি থেকে পোকামাকড় শস্য খুঁটে খায়। পৃথিবীতে মোট ৪৮ প্রজাতির চড়ুই দেখতে পাওয়া যায়। “গৃহস্থালির চড়ুই” এদের মধ্যে সবচেয়ে সুপরিচিত। এদের আদি নিবাস ছিল মূলত ইউরোপ ও এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশ। তবে বর্তমানে ইউরোপ থেকে গিয়ে জনবসতি স্থাপনের মধ্য দিয়ে এরা উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডেও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। চট্টগ্রামের ভাষায় এই পাখির নাম ‘পিয়াইজ্জা কিংবা বাড়ই’ বাংলাদেশ ছাড়া ভারত, নেপাল, পাকিস্তান, জাপান, কোরিয়া, ইরান, ভুটান, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, চীন, ইন্দোনেশিয়া ও মিয়ানমারেও চড়ুই আছে। ঘাসের মধ্যেও পোকামাকড় খুঁজে বেড়ায় জোড়া পায়ে লাফিয়ে লাফিয়ে। গ্রামের মাঠের কাছে, ঝোপ-জঙ্গলে, নদীর ধারে, শহরের চালের গুদামের কাছে দল বেঁধে থাকে। ঝোপালো গাছে, পুরনো বিল্ডিংয়ের ভেন্টিলেটরে বাসা করে মার্চ থেকে আগস্ট মাসে। এরা ৪ থেকে ৬টি ডিম পাড়ে। ছানা ফুটতে সময় লাগে প্রায় ১৩ দিন। ছানারা উড়তে শিখলে বড়দের সঙ্গে মাঠে খাবার খেতে যায়। একটি উজ্জ্বল এবং রঙিন ফুল? একটি সুস্বাদু লাল টমেটো? তোমার পছন্দের খাবারে কিছু ভেষজ উদ্ভিদ যোগ করলে কেমন হয়? যতক্ষণ তুমি সাবধান থাকবে, ততক্ষণ মালী হওয়া কঠিন কিছু নয়। যদি তোমার বাড়ির পিছনের দিকে গাছ লাগাবার মত উঠোন না থাকে, তুমি এমনকি নিজের বাড়ির মধ্যেও গাছপালা লাগাতে পারো! ''ছোট্ট মালি ৮ বছর থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য। ==বাগান শুরু করার আগে তোমার যা যা প্রয়োজন== বীজ হল উদ্ভিদের একটি অংশ, বীজ থেকেই নতুন উদ্ভিদের জন্ম হয়। একটি বীজের বেড়ে ওঠার জন্য অথবা তার খোসা থেকে অঙ্কুরিত হবার জন্য বায়ু, জল এবং উষ্ণতা প্রয়োজন। বীজ থেকে বার হওয়া উদ্ভিদ যেমন নানা রকমের হয় সেই রকমই বীজগুলিও অনেক রকম গড়ন, আকার এবং রঙের হয়! কিছু বীজ খুব ছোট্ট হয়, যেমন ক্যামোমাইলের বীজ, এবং কিছু বীজ খুব বড় হয়, যেমন রাজমার বীজ। অনেক বীজকে ঘরের মধ্যে রেখে রোপন করা হয়, যাতে ঠান্ডা, পোকা মাকড় বা ক্ষুধার্ত প্রাণী থেকে তাদের রক্ষা করা যায়। কিন্তু একবার উদ্ভিদ অঙ্কুরিত হলে, এটি বাইরে পুনরায় রোপণ করা যেতে পারে। যদি বসন্তকালে খুব ঠান্ডা পড়ে, অথবা খুব বেশি গরম আবহাওয়া থাকে, তাহলে বাইরে গাছপালাকে বাঁচিয়ে রাখা তোমার পক্ষে কঠিন হতে পারে। এছাড়াও, বেশিরভাগ গাছপালা বসন্তকালে বেশি বৃদ্ধি পায়, কিন্তু কিছু কিছু উদ্ভিদ সারা বছর ধরেই বৃদ্ধি পেতে পারে, যদি সে তোমার বাড়ির আবহাওয়ায় যথেষ্ট উষ্ণতা পায়। সঠিক বীজ নির্বাচন করা প্রথমে বেশ কঠিন হতে পারে। তোমার এমন কোন গাছের বীজ চাই যেটি তোমার এলাকায় বৃদ্ধি পাবে এবং যেগুলিকে যত্ন করতে তোমার কোন অসুবিধা হবেনা। কিছু গাছপালা শুধুমাত্র সময়মত জল পেলেই বেড়ে ওঠে, কিছু গাছের অতিরিক্ত যত্নের প্রয়োজন হয়। ''মাটি বা ধুলো-কাদা তৈরি হয় ক্ষুদ্র পাথর, খনিজ পদার্থ এবং জীবিত পদার্থের অতি ক্ষুদ্র টুকরো থেকে। এই মাটির মধ্যেই তুমি বীজকে পুঁতে দেবে যাতে বীজ অঙ্কুরিত হয়। আমায় কি ধরনের মাটি জোগাড় করতে হবে যেমন বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ জন্মায়, তেমনি তাদের জন্মানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের মাটিরও প্রয়োজন পড়ে। বেশিরভাগ বীজের জন্য বীজ অঙ্কুরোদ্গমের মাটি ব্যবহার করাই ভাল কারণ এই মাটি উদ্ভিদ খাদ্যে সমৃদ্ধ এবং ঝুরঝুরে। তুমি সার ব্যবহার করতে পার, অথবা তোমার নিজের মাটির মিশ্রণ তৈরি করে নিতে পার। অধিকাংশ বীজেরই এমন মাটির প্রয়োজন হয় যা বেশ আলগা থাকে যাতে তারা বেড়ে উঠতে পারে, কিন্তু এমন শক্তিশালী হয় যেন অঙ্কুরিত হবার পর তাদের শিকড় মাটি আঁকড়ে শক্ত ভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে। মাটি ধরে রাখার জন্য একটি রোপন পাত্র ব্যবহার করা হয়। তুমি এটিকে তোমার বাড়ির দেয়ালের মত ভাবতে পার, কিন্তু বীজ যাতে বেড়ে যায় সেইজন্য এই পাত্রের প্রয়োজন। আমি কোন পাত্র ব্যবহার করব তুমি যদি তোমার বীজ বাগানে না রেখে ঘরের মধ্যে রোপন করতে চাও, তবে মাটি ধরে রাখার জন্য তোমার একটি পাত্রের প্রয়োজন হবে। যতদিন পাত্রটি বৃদ্ধিপ্রাপ্ত বীজকে জায়গা দিতে পারবে, অর্থাৎ যথেষ্ট বড় পাত্র হবে, ততদিন তুমি এটি ব্যবহার করতে পার। তুমি একটি খালি ধাতুপাত্র ব্যবহার করতে পার, অথবা তুমি একটি পাত্র কিনতে পার। বীজ রোপণের জন্য তুমি বিভিন্ন ধরণের পাত্র ব্যবহার করতে পার। তুমি যদি তোমার গাছটি ভিতরে রাখ, একটি শক্তিশালী এবং শক্ত পাত্র দিয়ে কাজ চলবে। যদি তুমি তোমার উদ্ভিদটি অঙ্কুরিত হওয়ার পরে বাইরে বাগানে বসাতে চাও, তাহলে তুমি এমন একটি পাত্র কিনতে পার যে পাত্রটি থেকে পুনঃরোপন করার জন্য উদ্ভিদকে তুলে ফেলতে চাইলে পাত্রটি ভেঙে ফেলা যাবে। এই ধরনের পাত্রগুলিকে বলা হয় জৈব পচনশীল পাত্র। এছাড়াও বীজ শুরুর থালা নামক ছোট পাত্র সহ থালা পাওয়া যায় যেখানে একবারে প্রচুর বীজ রোপণ করা যায়। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} এখানে বিভিন্ন ধরণের প্রাণী রয়েছে এবং তারা পৃথক রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত। এদের মধ্যে কোন কোন প্রাণী খাবার হিসেবে উদ্ভিদ খেয়ে থাকে এবং কোন কোন প্রাণী অন্যান্য প্রাণীদেরকেই খেয়ে থাকে। কেউ সাগরে বাস করে, আবার কেউ স্থলে থাকে। ''নাইজারসরাস টাকুয়েটি Nigersaurus taqueti ছিল একটি ডাইনোসর যা ১১৫ থেকে ১১০ মিলিয়ন বছর আগে ক্রিটেশিয়াস যুগে পৃথিবীতে বাস করত। তাদের শরীরের আকৃতি কেমন ছিল অন্যান্য ডাইনোসরদের তুলনায় নাইজারসরাস টাকুয়েটি প্রজাতির ডাইনোসররা ছোট ছিল। এরা মাত্র ৯ মিটার (সাড়ে ২৯ ফুট) লম্বা ছিল। এই ডাইনোসর প্রজাতিটি একটি তৃণভোজী ছিল এবং প্রচুর পরিমাণে গাছপালা খেত। তাদের ৫০০ টিরও বেশি দাঁত ছিল, যা প্রতি ১৪ দিনে নিয়মিত প্রতিস্থাপন করত তারা। এই ডাইনোসরটি ১১৫ থেকে ১১০ মিলিয়ন বছর আগে ক্রিটেশিয়াস যুগে বাস করত। এই ডাইনোসরটি রিপারিয়ান অঞ্চলে বাস করত। এই জায়গাটি ছিল জলের কাছে একটি প্লাবনভূমি। কীভাবে তাদের আবিষ্কার করা হয়েছে এই ডাইনোসরটি নাইজার দেশের গাদুফাউয়া অঞ্চলে পাওয়া গেছে। এটি একটি মরুভূমি অঞ্চল যা এখন ডাইনোসর জীবাশ্মের জন্য বিখ্যাত। এটি প্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৯৭৬ সালে। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} নিম্নলিখিত প্রত্যেকটি প্রশ্নের শূন্যস্থানে সঠিক উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করো। প্রতিটি শূন্যস্থানে একটি করে শব্দ বসবে। দাগকাটা অংশের নিচে লেখা সংখ্যাগুলি লুপ্ত বার্তার উত্তরের সঙ্গে মিলিয়ে যাবে। দেখা যাক এটা কি বলতে চায়? পাশে থাকা ছবি দেখে এলোমেলো করে দেওয়া অক্ষর গুলো সাজিয়ে যুক্তিপূর্ণ শব্দ তৈরি করো। সঠিক নাম খুঁজে পেতে কি তুমি অক্ষর গুলো ঠিকমতো সাজাতে পারবে? ডান পাশে লেখা শব্দগুলো বামপাশের খোপে সাজানো অক্ষরগুলোর সাহায্যে স্তম্ভ বরাবর, সারি বরাবর বা কোনাকুনি খুঁজে বার করো। তার সাথে লক্ষ্য করো কোন শব্দটি তুমি খুঁজে পেলে না কিন্তু বাকি সমস্ত শব্দ খুঁজে পাওয়া গেল। যেসব প্রাণী স্থল এবং জল উভয় অঞ্চলে বসবাস করে তাদেরকে উভচর বলা হয়। মাছ যেমন পানিতে বাস করে তেমনই উভচরদেরকে ছোট বেলায় পানিতে থাকতে হয়, অন্যথায় এদের বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। তখন এদের ফুসফুসের মতো এক প্রকার অঙ্গাণু থাকে যাকে ফুলকা (গিলস) বলা হয়। ফুলকা পানি থেকে অক্সিজেন আলাদা করতে পারে, এই অক্সিজেন দিয়েই ছোটকালে উভচররা তাদের শ্বাসকার্য চালায়। যখন এরা বড় হয়ে যায় তখন বেঁচে থাকার জন্য এদেরকে বায়ু থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে হয়। পূর্ণবয়সী উভচর যদি পানি থেকে অক্সিজেন নিয়ে শ্বাসকার্য চালানোর চেষ্টা করে তাহলে কিন্তু এরা মরে যাবে কারণে পূর্ণবয়সী অবস্থায় তাদের পানি থেকে অক্সিজেন আলাদা করার ক্ষমতাটি আর থাকে না। উভচর শব্দটি ইংরেজি Amphibian এর বাংলা। Amphibian শব্দটি আবার "amphi" এবং "bio" এই দুটি গ্রিক শব্দ থেকে এসেছে। amphi অর্থ উভয় এবং bio অর্থ জীবন। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া অধিকাংশ প্রাপ্তবয়স্ক উভচরই শিকারী প্রাণী। এরা ছোট ছোট পোকা-মাকড়, কীটপতঙ্গ যেগুলো খুব দ্রুত নড়াচড়া করে না এবং যেগুলো তারা গিলতে পারবে সেগুলো খেয়ে থাকে। ব্যাঙ হলো উভচরদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত একটি উদাহরণ। ব্যাঙ তাদের জীবন শুরু করে ব্যাঙাচি হিসেবে। তখন এদের লেজ থাকায় মাছের মতো দেখায়। এর পর এরা রূপান্তরিত মেটামরফোসিস) হয়ে ব্যাঙাচি থেকে একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাঙে পরিণত হয়। পূর্ণাঙ্গ অবস্থায় এরা স্তন্যপায়ী অথবা পাখিদের মতো বসবাস করে এবং বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে। বড় হলে এরা শুধু কিছু সময়ের জন্যেই পানিতে যায়। * গোত্র ককলিয়ারিয়াস – বোট-বিলড বক * গোত্র ট্যাফোফয়েক্স ফ্লোরিডা থেকে জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়েছে) * গোত্র টাইগ্রিসোমা – তিনটি প্রজাতির * গোত্র টাইগ্রিওরনিস – সাদা-ক্রেস্ট টাইগার বক * গোত্র জোনেরোডিয়াস – বনচর * গোত্র জেব্রিলাস দাগকাটা বক * গোত্র ইক্সোব্রাইকাস – ছোট প্রজাতি * গোত্র বোটাওরাস – চারটি প্রজাতি * গোত্র পিকাইহাও নিউজিল্যান্ড থেকে প্রাপ্ত জীবাশ্ম * গোত্র জেলটরনিস লিবিয়া থেকে প্রাপ্ত * গোত্র নিকটিকোরাক্স – দুটি জীবিত এবং চারটি লুপ্ত প্রজাতি * গোত্র নিকটানাসা – একটি জীবিত ও একটি লুপ্ত প্রজাতি * গোত্র বুটোরাইডস – সবুজ রঙের পিঠ বিশিষ্ট * গোত্র আরডিওলা – ছয়টি প্রজাতি * গোত্র আরডি – ১৭টি প্রজাতি শালিক বা শালিখ স্টার্নিডি গোত্রের অন্তর্গত একদল ছোট ও মাঝারি আকারের বৃক্ষচর পাখি। স্টার্নিডি নামটি লাতিন স্টারনাস থেকে এসেছে যার অর্থ শালিক''। এটি পক্ষী শ্রেণীর প্যাসেরিফর্ম বর্গের প্যাসেরি উপবর্গের অন্তর্গত। অধিকাংশ বড় আকৃতির এশীয় শালিক প্রজাতি ময়না নামে পরিচিত। ইউরোপ, এশিয়া, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং বিষুবীয় অঞ্চলের প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপগুলোতে শালিক দেখা যায়। কয়েক প্রজাতির এশীয় ও ইউরোপীয় শালিক প্রজাতিকে উত্তর আমেরিকা, হাওয়াই ও নিউজিল্যান্ডে অবমুক্ত করা হয়েছে। শালিক বেশ কয়েক ধরনের হয়। সাদা-কালো শালিককে ডাকা হয় গো-শালিক বা গোবরে-শালিক নামে। এদের ঠোঁটের রং গাঢ় কমলা-হলুদ এবং চোখের মণি হালকা হলুদ রঙের। অন্যদিকে ঝুঁটি-শালিকও সাদা-কালো রঙের হয় কিন্তু এর মাথায় একটি ঝুঁটি রয়েছে। গাঢ় বাদামি শালিককে বলা হয় ভাত শালিক। এদের ঠোঁট ও পা উজ্জ্বল হলুদ রঙের। এর বাইরেও রয়েছে গাঙশালিক, বামন-শালিক ইত্যাদি। সামাজিক পাখি হিসেবে শালিকের সুনাম রয়েছে। এরা দলবেঁধে ডাকে ও ঝগড়াঝাঁটিও করে। সধারণত শালিকের বাসা বাঁধতে সময় লাগে ৫-৭ দিন; তবে গো-শালিক ১০-১৫ দিন সময় নেয়। শালিক একবারে ৩-৭টি ডিম পাড়ে এবং ডিম ফুটতে বাচ্চা মালিক জন্ম নিতে সময় লাগে ১৫-২১ দিন। বাচ্চা শালিকগুলো সাধারণত ১৯-২৭ দিন সময় হয় উড়তে শেখার জন্য। কবুতর ও ঘুঘু এই দুই রকম পাখি কলাম্বিডি গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। এ গোত্রে প্রায় ৩১০টি প্রজাতির সংস্থান হয়েছে। এদের প্রত্যেকের দেহ শক্তপোক্ত, ঘাড় খাটো এবং ঠোঁটের গোড়ায় মাংসল উপাঙ্গ (ইংরেজিতে সেরেল) রয়েছে। শস্য, বীজ, ফল ও অন্যান্য উদ্ভিদাংশ এদের মূল খাদ্য। সারা বিশ্বের অধিকাংশ দেশে এরা মোটামুটি বিস্তৃত হলেও ইন্দোমালয় ও অস্ট্রেলীয় প্রতিবেশগত অঞ্চলে এদের বৈচিত্র্য ও সংখ্যা সর্বাধিক। শ্বেত পায়রা শান্তির প্রতীক। ঘুঘু ও কবুতরের মধ্যে প্রকৃতিগতভাবে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। পক্ষীবিজ্ঞানীরা ছোটখাটো প্রজাতি বোঝাতে "ঘুঘু" ও অপেক্ষাকৃত বড় প্রজাতি বোঝাতে "কবুতর" ব্যবহার করেন। তবে এ ব্যাপারে ঐতিহ্যগত ও ঐতিহাসিকভাবে কোন ধরাবাধা নিয়ম মেনে চলা হয় না। সাধারণভাবে ঘুঘু বলতে তিলা ঘুঘু আর কবুতর বলতে জালালী কবুতর নয়তো পোষা কবুতরকে বোঝায়। ময়না পক্ষী শ্রেণীর প্যাসেরিফর্ম বর্গের স্টার্নিডি গোত্রের অন্তর্গত একদল পাখি। বেশিরভাগ প্রজাতির ময়নার আবাস দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া য়। বহু প্রজাতির ময়না উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফিজি, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রভৃতি দেশে অবমুক্ত করা হয়েছে। শালিকের সাথে এরা অনেকটাই সম্পর্কিত। বেশিরভাগ ময়নার স্বরতন্ত্র জটিল প্রকৃতির বলে তারা বিভিন্ন শব্দ বা কথা সহজে অনুকরণ করতে পারে। পাতি ময়না কথা বলা পাখি হিসেবে ব্যাপকভাবে পরিচিত। ময়না মাঝারি আকারের দৃঢ় পা বিশিষ্ট পাখি। তাদের উড্ডয়ন অটল ও নির্দিষ্ট দিক সন্ধানী, এরা সাধারণত যূথচর হয়ে থাকে। তাদের স্বাভাবিক বাসস্থান মুক্ত ও শঙ্কাহীন এলাকা, খাদ্য অনুরক্তি রয়েছে পোকামাকড় ও ফলের উপর। প্লুমেজ প্রজাতি গাঢ় বাদামি বর্ণ বিশিষ্ট, কিছু কিছু প্রজাতিতে হলুদ বর্ণের অলংকরণ থাকে। বেশিরভাগ গর্তবাসী। নিম্নলিখিত প্রজাতিগুলিকে প্রায়শই প্রকৃত ময়নার অন্তর্ভুক্ত করা হয়ে থাকে: বাংলাদেশ ও ভারতে সাদারণত কালাগলা টুনটুনি, পাহাড়ি টুনটুনি ও পাতি টুনটুনি এই তিনটি প্রজাতির টুনটুনি দেখা যায়। বিশ্বে মোট ১৫ প্রজাতির টুনটুনি পাওয়া যায়। কাক পক্ষী শ্রেণীর প্যাসেরিফর্ম বর্গের কর্ভিডি গোত্রের অন্তর্গত একজাতীয় পাখি। উষ্ণমন্ডলীয় সব মহাদেশ (দক্ষিণ আমেরিকা ব্যতীত) এবং বেশ কিছু দ্বীপ অঞ্চলে কাকের বিস্তার রয়েছে। কর্ভাস গণের মধ্যে প্রায় ৪০টি বিভিন্ন প্রজাতির কাক দেখা যায়। কর্ভিডি গোত্রের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই বিভিন্ন প্রজাতির কাকে পূর্ণ। অধিকাংশ কাকের দেহবর্ণ কালো রঙের। কাকের উদ্ভব ঘটেছে মধ্য এশিয়ায় । সেখান থেকে এটি উত্তর আমেরিকা, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলায় কাক বলতে সাধারণত পাতিকাক কে বোঝায়। এছাড়াও বাংলায় দাঁড়কাক পরিচিত। বুলবুলি বা বুলবুল (বৈজ্ঞানিক নাম পিকনোনটাস ক্যাফের পিকনোনটিড পরিবারভূক্ত মাঝারি আকারের পাসারাইন গণের পাখি। এই প্রজাতির পাখির আবাসস্থল আফ্রিকার অধিকাংশ অঞ্চল, মধ্যপ্রাচ্য, ক্রান্তীয় এশিয়া হতে ইন্দোনেশিয়া পর্যন্ত এবং উত্তরে জাপান পর্যন্ত বিস্তৃত। সারা বিশ্বে মোট ৩২ টি গণের অন্তর্ভুক্ত বুলবুলের ১৫০ টি প্রজাতি রয়েছে। উপজাতি বিশেষে এদের পছন্দের আবাসস্থল বিপুলভাবে পরিবর্তিত হয় যেমন আফ্রিকার প্রজাতি গুলি চিরহরিৎ অরণ্য বসবাস করতে পছন্দ করে তেমনি এশিয়ার বুলবুল সাধারণত খোলা এলাকাগুলোতে দেখতে পাওয়া যায়। ইংরেজ প্রাণীবিদ জর্জ রবার্ট গ্রে ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দে এই পর্বটিকে পক্ষী শ্রেণীর একটি বিশেষ পর্বে রূপান্তরিত করেন। বুলবুল শব্দটি হিন্দি, ফারসি বা আরবী শব্দ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ নাইটিঙ্গেল, যদিও ইংরেজিতে বুলবুল বলতৈ পাসেরিন নামক ভিন্ন পরিবারের পাখি বোঝায়। এশীয় বুলবুলি বাগান, ক্ষেতজমি ও ঝোপে বাস করে। এদের প্রধান খাদ্য হচ্ছে ফল, ফুলের রস ও বিভিন্ন পোকামাকড়। গাছের ডাল, ঝোপ বা নিচু গাছে মাটির কাছে এরা বাসা বানায়। বাসন্তকালে অধিকাংশেরই ডাক মধুর। এরা একবারে ২ থেকে ৫ ডিম পাড়ে, উপ্তিকাল ১০-১৫ দিন। সাধারণত স্ত্রী পাখি ডিমে তা দেয়। মা ও বাবা পাখি দুজনেই ছানা পাখির খাদ্য যোগায়। বর্তমানে ২৭টি গণ স্বীকৃত, এগুলি নিম্নরূপ : গণ অ্যারিজেলোসিকলা – ১২ টি প্রজাতি গণ ইউরিলাস – ৫ টি প্রজাতি গণ ক্লোরোসিকলা – ৫ টি প্রজাতি গণ ফিলাসট্রেফাস – ২১ টি প্রজাতি গণ ক্রিনিজার – ৫ টি প্রজাতি গণ অ্যালোফোইক্সাস – ৭ টি প্রজাতি গণ হেমিক্সোস – ৩ টি প্রজাতি গণ হিপসিপেটিস – ১৫ টি বর্তমান ও একটি অবলুপ্ত প্রজাতি বাবুই পাখির বাসা উল্টানো কলসীর মত দেখতে। বাসা বানাবার জন্য বাবুই খুব পরিশ্রম করে। ঠোঁট দিয় ঘাসের আস্তরণ সারায়। যত্ন করে পেট দিয়ে ঘষে(পালিশ করে) গোল অবয়ব মসৃণ করে। শুরুতে দুটি নিম্নমুখী গর্ত থাকে। পরে একদিক বন্ধ করে ডিম রাখার জায়গা হয়। অন্যদিকটি লম্বা করে প্রবেশ ও প্রস্থান পথ হয়। কথিত আছে: রাতে বাসায় আলো জ্বালার জন্য বাবুই জোনাকী ধরে এনে গোঁজে। বাংলাদেশে বাংলা ও দাগি বাবুই এর প্রজাতি বিলুপ্তির পথে, তবে দেশি বাবুই এখনো দেশের সব গ্রামের তাল, নারিকেল, খেজুর, রেইনট্রি গাছে দলবেঁধে বাসা বোনে। এরা সাধারণত মানুষের কাছাকাছি বসবাস করে, তাই দেখা যায় এদের বাসা মানুষের হাতের নাগালের মাত্র পাচ অথবা ছয় ফুট উপরে। ফলে অনেক অসচেতন মানুষ এদের বাসা ভেঙে ফেলে আর একারণেই এদের সংখ্যা রহস্যজনকভাবে কমে যাচ্ছে। বাবুইয়ের বাসা করার জন্য প্রয়োজন হয় নলখাগড়া ও হোগলা''র বন। কিন্তু দেশে নল ও হোগলার বন কমে যাওয়ায় এই বাবুইয়ের সংখ্যা খুবই কম। তা ছাড়া এই পাখি যেখানে বাস করে—নল ও হোগলার বনে—সেখানে মানুষের চলাচল থাকে। এরা সাধারণত খুটে খুটে বিভিন্ন ধরনের বীজ, ধান, ভাত, পোকা, ঘাস, ছোট উদ্ভিদের পাতা, ফুলের মধু-রেণু ইত্যাদি খেয়ে জীবনধারন করে। গ্রীষ্মকাল এদের প্রজনন ঋতু। তারা সাধারণত কাটা জাতীয় বৃক্ষে বাসা তৈরি করে এবং আহার সংগ্রহে সুবিধা হয় এমন স্থান নির্বাচন করে। কবুতর বা পায়রা বা কপোত বা পারাবত এক প্রকারের জনপ্রিয় গৃহপালিত পাখি । এর মাংস মনুষ্যখাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। প্রাচীন কালে কবুতরের মাধ্যমে চিঠি আদান-প্রদান করা হত। কবুতর ওড়ানোর প্রতিযোগিতা প্রাচীন কাল থেকে অদ্যাবধি প্রচলিত আছে। গৃহপালিত কবুতরের বৈজ্ঞানিক নাম কলাম্বা লিভিয়া ডোমোস্টিকা''। সব গৃহপালিত কবুতরের উদ্ভব বুনো কবুতর বা কলাম্বা লিভিয়া থেকে। পৃথিবীতে প্রায় ২০০ জাতের কবুতর পাওয়া যায়। বাংলাদেশে প্রায় ৩০ প্রকার কবুতর রয়েছে। বাংলাদেশের সর্বত্র এসকল কবুতর রয়েছে। বাংলাদেশের জলবায়ু এবং বিস্তীর্ণ শস্যক্ষেত্র কবুতর পালনের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। পূর্বে কবুতরকে সংবাদবাহক, খেলার পাখি হিসাবে ব্যবহার করা হতো। কিন্তু বর্বারের পুষ্টি সরবরাহ, সমৃদ্ধি, শোভাবর্ধনকারী এবং বিকল্প আয়ের উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হচেছ। এদের সুষ্ঠু পরিচর্যা, রক্ষণাবেক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সঠিকভাবে প্রতিপালন করে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখা যায়। কবুতর প্রতিপালন এখন শুধু শখ ও বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই বরং তা এখন একটি লাভজনক ব্যবসা হিসাবে পরিগণিত হয়েছে। কবুতর বাড়ি ও পরিবেশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা ছাড়াও অল্প খরচে এবং অল্প ঝামেলায় প্রতিপালন করা যায়। বাংলাদেশে কবুতরের জাতের মধ্যে গিরিবাজ খুবই জনপ্রিয় (খ) ভারী জাতঃ ৪৫০-৫০০ গ্রাম (ক) শীতকালঃ ৩০-৬০ মিলি প্রতিদিন (খ) গ্রীষ্মকালঃ ৬০-১০০ মিলি প্রতিদিন (গ) পূর্ণবয়স্ক একটি কবুতরের ডানায় সাধারনত ১০টি পালক থাকে, ঐ পালকগুলিকে পর বলা হয়। (পর কবুতরের বয়স নির্ণয়েও সাহায্য করে।) খাদ্য গ্রহণ ৩০-৬০ গ্রাম প্রতিদিন (গড়) ডিম ফুটানোর সময়কাল ১৭-১৮ দিন। কবুতরের জন্য তৈরিকৃত খাদ্য শর্করা, আমিষ, খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন, চর্বি এবং খনিজ লবণসম্পন্ন সুষম খাদ্য হতে হবে। কবুতর ম্যাশ বা পাউডার খাদ্যের তুলনায় দানাদার জাতীয় খাদ্য বেশি পছন্দ করে। ছোট আকারের কবুতরের জন্য ২০-৩০ গ্রাম, মাঝারি আকারের জন্য ৩৫-৫০ গ্রাম এবং বড় আকারের জন্য ৫০-৬০ গ্রাম খাদ্য প্রতিদিন দিতে হবে। দানাদার জাতীয় খাদ্যের মধ্যে গম, ধান, ভুট্টা, সরগম, ওট শতকরা ৬০ ভাগ এবং লেগুমিনাস বা ডাল জাতীয় খাদ্যের মধ্যে সরিষা, খেসারী, মাটিকলাই শতকরা ৩০-৩৫ ভাগ সরবরাহ করতে হবে। কবুতরের ভিটামিন সররাহের জন্য বাজারে প্রাপ্ত ভিটামিন ছাড়া সবুজ শাকসবজি, কচি ঘাস সরবরাহ করা প্রয়োজন। প্রতিদিন ২ বার খাদ্য সরবরাহ করা ভাল। মাঝে মাঝে পাথর, ইটের কণা (গ্রিট) এবং কাঁচা হলুদের টুকরা দেয়া উচিত কারণ এ গ্রিট পাকস্থলিতে খাবার ভাঙতে এবং হলুদ পাকস্থলী পরিষ্কার বা জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। কবুতরের ডিম দেয়ার সময় গ্রিট মিশ্রণ বা খনিজ মিশ্রণ, ডিম এবং ডিমের খোসা তৈরী এবং ভাল হ্যাচাবিলিটির জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। এই খনিজ মিশ্রণ বোন মিল (সিদ্ধ) ৫ ঝিনুক ৪০ লাইম স্টোন ৩৫ গ্রাউন্ড লাইম স্টোন ৫ লবণ ৪ চারকোল ১০% এবং শিয়ান রেড ১% তৈরী করতে হবে। বাণিজ্যিকভিত্তিতে কবুতর উৎপাদনের জন্য নিম্নে প্রদত্ত খাদ্য মিশ্রণ ব্যবহার করা উত্তম। প্রতিদিন গভীর বা খাদ জাতীয় পানির পাত্র ভালভাবে পরিষ্কার করে ৩ বার পরিষ্কার পরিচছন্ন ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা উচিত। দুই সপ্তাহ পর পর পটাশ মিশ্রিত পানি সরবরাহ করলে পাকস্থলি বিভিন্ন জীবাণুর আক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে। আমিষ বিভিন্ন প্রকার এমাইনো এসিড সরবরাহ করে যা দেহ গঠনের জন্য অত্যাবশ্যক। যে সব এমাইনো এসিড পাখির দেহে সংশ্লেষণ হয় না তাকে অত্যাবশ্যকীয় এমাইনো এসিড বলে। সুতরাং পাখিকে এমাইনো এসিড সমৃদ্ধ খাদ্য (শুটকি মাছের গুঁড়া, সরিষা, তিল ও চীনাবাদামের খৈল) সরবরাহ করতে হবে। হাঁস-মুরগির মতো যে কোনো মর্দা কবুতর মাদী কবুতরের সাথে সহজে জোড়া বাঁধে না। এদেরকে এক সাথে এক সপ্তাহ রাখলে জোড়া বাঁধে। মুরগীর ন্যায় কবুতরের জননতন্ত্রে ডিম উৎপন্ন হয়। তবে ডিম্বাশয়ে একসাথে সাধারণত মাত্র দু'টি ফলিকুল তৈরি হয়। এ কারণে প্রতিটি মাদী কবুতর দু'টি ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার ৪০-৪৪ ঘণ্টা পূর্বে ডিম্ব স্খলন হয় এবং ডিম পাড়ার কমপক্ষে ২৪ ঘণ্টা পূর্বে তা নিষিক্ত হয়। অর্থাৎ যে ১৬-২০ ঘণ্টা পর্যন্ত ডিম ডিম্বনালীতে থাকে সে সময়ে তা নিষিক্ত হয়ে থাকে। ডিম পাড়ার পর থেকে মর্দা ও মাদী উভয় কবুতর পর্যায়ক্রমে ডিমে তা দিতে শুরু করে। মাদী কবুতর প্রায় বিকেল থেকে শুরু করে পরের দিন সকাল পর্যন্ত ডিমে তা দেয় এবং বাকী সময়টুকু অর্থাৎ সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মর্দা কবুতর তা দিয়ে থাকে। তা দেয়ার পঞ্চম দিনেই ডিম পরীক্ষা করে উর্বর বা অনুর্বর ডিম চেনা যায়। বাতির সামনে ধরলে উর্বর ডিমের ভিতর রক্তনালী দেখা যায়। কিন্তু অনুর্বর ডিমের ক্ষেত্রে ডিমের ভিতর স্বচ্ছ দেখাবে। সাধারণত ডিম পাড়ার ১৭-১৮ দিন পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। এভাবে একটি মাদী কবুতর সাধারণত ১২ মাসে ১০-১২ জোড়া বাচ্চা উৎপাদন করতে পারে। জন্মের প্রথম দিন থেকে ২৬ দিন বয়স পর্যন্ত কবুতরের বাচ্চার ক্রমবর্ধমান অবস্থা থাকে। প্রথমে সারা দেহ হলুদ পাতলা বর্ণের লোম দ্বারা আবৃত থাকে। এই সময় নাক ও কানের ছিদ্র বেশ বড় দেখায়। প্রায় ৪-৫ দিন পর বাচ্চার চোখ খোলে বা ফুটে। পনের দিনে সমস্ত শরীর পালকে ছেয়ে যায়। প্রায় ১৯-২০ দিনে দু'টো ডানা এবং লেজ পূর্ণতা লাভ করে ও ঠোঁট স্বাভাবিক হয়। এই ভাবে ২৬-২৮ দিনে কবুতরের বাচ্চা পূর্ণতা লাভ করে। কবুতর সাধারণত ২০-৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচে। জঙ্গলী কবুতর ৫ বছর এবং গৃহপালিত কবুতর ১০-১৫ বছর বাঁচে। ৫-৬ মাস বয়স হলে স্ত্রী কবুতর ডিম দেয়। গড়ে প্রতি মাসে এক বার ডিম দেয়। বাচ্চা ২৫/২৬ দিন বয়স হলে খাবার উপযুক্ত হয়। এ সময় বাচ্চা সরিয়ে ফেললে মা কবুতর নতুন করে ডিম দিতে প্রস্তুতি গ্রহণ করে। জাত বা ধরন গুলো কোন নির্দিষ্ট কিছু নয়। বিভিন্ন রং, বৈশিষ্ট্য, গুণাগুণ, চোখ ইত্যাদি এর উপর ভিত্তি করে নামকরণ বা জাত ঠিক করা হয়। এছাড়া ক্রস ব্রিডিং -এর মাধ্যমেও নতুন জাত তৈরি হয়ে থাকে। বহুবিচিত্র ধরনের নানা জাতের কবুতরের মধ্যে নিম্নে প্রধান কয়েকটি জাত সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ * হোমার: হোমিং পিজিয়ন থেকে নামকরণ হয়েছে হোমার। উড়াল প্রতিযোগিতায় ব্যবহার হয় বলে রেসার হোমার বলা হয়। কবুতর দিয়ে রেস খেলা পৃথিবীর একটি প্রাচীনতম শৌখিন খেলা।বেলজিয়াম,নেদারল্যান্ড,জার্মানি,ইংল্যান্ড,আমেরিকা,বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর বহু দেশে রেসিং ক্লাব রয়েছে।ক্লাব থেকে কবুতরের রেস অনুষ্ঠিত হয়।বর্তমানে রেসিং ফলাফল নির্ধারিত হয় ইলেকট্রনিক ট্র্যাকিং সিস্টেম (ইটিএস) মেশিন দিয়ে। * গোলা (দেশি কবুতর এই জাতের কবুতরের উৎপত্তিস্থল পাক-ভারত উপমহাদেশ। আমাদের দেশে এ জাতের কবুতর প্রচুর দেখা যায় এবং মাংসের জন্য এটার যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে। ঘরের আশেপাশে খোপ নির্মাণ করলে এরা আপনাআপনি এখানে এসে বসবাস করে। এদের বর্ণ বিভিন্ন সেডযুক্ত ধূসর এবং বারড-ব্লু রংয়ের। এদের চোখের আইরিস গাঢ় লাল বর্ণের এবং পায়ের রং লাল বর্ণের হয়। *গোলী: গোলা জাতের কবুতর থেকে গোলী জাতের কবুতর ভিন্ন প্রকৃতির। এ জাতের কবুতর পাকিস্তানের লাহোর ও ভারতের কলকাতায় বেশ জনপ্রিয় ছিল। এদের লেজের নিচে পাখার পালক থাকে। ঠোঁট ছোট হয় এবং পায়ে লোম থাকে না। এদের বর্ণ সাদার মধ্যে বিভিন্ন ছোপযুক্ত। * ফ্যানটেল/লাক্ষা: শৌখিন, লেজগুলো দেখতে ময়ূরের মত ছড়ানো। ভারত থেকে এসেছে। এটি অতি প্রাচীন জাতের কবুতর। ফ্যানটেল জাতের কবুতরের উৎপত্তি ভারতে। এ জাতের কবুতর লেজের পালক পাখার মত মেলে দিতে পারে বলে এদেরকে ফ্যানটেল বলা হয়। এদের রং মূলত সাদা তবে কালো, নীল ও হলুদ বর্ণের ফ্যানটেল সৃষ্টিও সম্ভব হয়েছে। এদের লেজের পালক বড় হয় ও উপরের দিকে থাকে। পা পালক দ্বারা আবৃত থাকে। এ জাতের কবুতর প্রদর্শনীতে ব্যবহৃত হয় এবং দেশ-বিদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয়। * কিং: এ জাতের কবুতরের মধ্যে হোয়াইট কিং এবং সিলভার কিং আমেরিকাসহ ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলিতে বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কিং জাতের কবুতর প্রদর্শনী এবং স্কোয়াব উৎপাদনে ব্যবহার হয়। এছাড়াও রয়েছে ব্লু রেড এবং ইয়েলো কিং। এই জাতের কবুতর মূলত প্রদর্শনীতে ব্যবহৃত হয়। **চুইনা: সমস্ত শরীর সাদা কিন্তু সমস্ত চোখ কালো নয়। **কাগজি: সমস্ত শরীর সাদা কিন্তু সমস্ত চোখ কালো। **কালদম, লালদম, মুসালদম (সমস্ত শরীর কালো কিন্তু দম বা লেজগুলো সাদা)। * পটার: গলার নিচটা ফুটবলের মতো। * জ্যাকোবিন: এই কবুতরের মাথার পালক ঘাড় অবধি ছড়ানো থাকে যা বিশেষ ধরনের মস্তকাবরণের মত দেখায়। এদের উৎপত্তিস্থল সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা যায় না। তবে এদের আদি জন্মস্থান ভারত বলেই ধারণা করা হয়। এই কবুতর সাধারণত সাদা, লাল, হলুদ, নীল ও রূপালি বর্ণের হয়। এদের দেহ বেশ লম্বাটে। চোখ মুক্তার মত সাদা হয়। * লোটান/নোটন/রোলিং লোটান/নোটন কবুতরকে রোলিং কবুতরও বলা হয়। গিরিবাজ কবুতর যেমন শূন্যের উপর ডিগবাজি খায়, তেমন লোটন কবুতর মাটির উপর ডিগবাজি খায়। সাদা বর্ণের এই কবুতরের ঘোরানো ঝুঁটি রয়েছে। এদের চোখ গাঢ় পিঙ্গল বর্ণের এবং পা লোমযুক্ত। মেরুদণ্ডযুক্ত যেসব প্রাণী বুকের উপর ভর দিয়ে হেঁটে চলে সাধারণভাবে তাদেরকে সরীসৃপ বলা হয়। সরীসৃপ শব্দটি Reptile এর বাংলা। পৃথিবীর সকল প্রাণীকে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এদের মধ্যে সরীসৃপ প্রাণীগুলোকে নিয়ে গঠিত হয়েছে সরীসৃপ রাজ্যটি। প্রতিটি সরীসৃপের এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা তাকে অন্যান্য প্রাণী থেকে আলাদা করে। এদের কয়েকটি: *সরীসৃপের অবশ্যই একটি মেরুদণ্ড থাকবে, এমনকি সেটা কারও ক্ষেত্রে খুবই ক্ষুদ্র হলেও তবুও থাকতে হবে। *এদের শরীর আঁশ দ্বারা আবৃত থাকে। *শ্বাসকার্যের জন্য এদের ফুসফুস থাকে। *এরা শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী। এর অর্থ হলো এদের শরীরের তাপমাত্রা আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে। এরা যে পরিবেশে থাকে সেখানকার তাপমাত্রা বৃষ্টি পেলে এদের দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং বাইরের তাপমাত্রা কমে গেলে এদের দেহের তাপমাত্রাও কমে যায়। পাখি রা মেরুদণ্ডী প্রাণী। এদের শরীরে পালক রয়েছে, যা এদের উষ্ণ রাখে এবং বৃষ্টি বা জল থেকে বাঁচায়। এদের শরীরে এই পালক সাধারণত বিভিন্ন ধরণের হয়। বিভিন্ন পালকের কাজ বিভিন্ন রকমের। কিছু পালক এদের উষ্ণতা দেয় এবং কিছু পালক এদেরকে জল থেকে বাঁচায়। পাখিরা অন্য সব মেরুদণ্ডী প্রাণীর মতই শ্বাসের সঙ্গে অক্সিজেন নেয় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড পরিত্যাগ করে। এরা সাধারণত মাছ, পোকামাকড়, কেঁচো এবং উদ্ভিদ খায়। পৃথিবীর প্রতিটি মহাদেশেই পাখি দেখতে পাওয়া যায়। অধিকাংশ পাখিই ডানার সাহায্যে আকাশে উড়তে পারে। কিন্তু কিছু পাখি আছে যারা ডানা মেলে ওড়েনা, বরঞ্চ তারা ডানা ব্যবহার করে জলের মধ্য দিয়ে সাঁতার কেটে যেতে পারে। কিছু পাখি খুব ছোট্ট হয়, যেমন ওপরে ছবিতে দেখানো রেন পাখি। কিন্তু কিছু পাখি এত বড় হয় যে সেগুলি আকারে মানুষের সমান। কিছু বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন যে প্রাগৈতিহাসিক যুগের ডাইনোসরই কালক্রমে পাখিতে পরিণত হয়ে গেছে। পাখিরা নানাভাবে তাদের খাবার জোগাড় করে নেয়। যদি এমন পাখি হয় যার খাদ্যতালিকায় কেঁচো আছে, সেই সব পাখি তাদের চঞ্চু (পাখির ঠোঁটকে চঞ্চু বলা হয়) দিয়ে মাটির চারপাশে ঠোকর মারবে যতক্ষণ না তারা একটি কেঁচো খুঁজে পায়; অথবা যদি তারা মাটির মধ্যে কেঁচো দেখতে পায়, তারা চঞ্চু দিয়ে সেটিকে তুলে নেবে। কিছু পাখি মাছ খেতে ভালবাসে। মাছ খাওয়ার জন্য, তারা জলের মধ্যে কোন মাছ দেখতে পেলে ওপর থেকে ঠিক তাক করে তার ওপর ঝাঁপ দেবে, তারপর জলের নিচে মুখ ও গলা ডুবিয়ে দিয়ে মাছটিকে চঞ্চু দিয়ে কামড়ে ধরে ওপরে উঠে যাবে। মাছ হলো একটি প্রাণী এবং তাকে তার সমস্ত জীবন পানিতে বাস করতে হয়। যদি একে দীর্ঘ সময় পানি থেকে বের করে রাখা হয় তবে এটি মারা যাবে। মাছ পানি থেকে অক্সিজেন (শ্বাস নেওয়ার জন্য বাতাস) পেতে ফুলকা ব্যবহার করে। মাছ সাধারণত আঁশ দিয়ে আচ্ছাদিত থাকে। হাঙ্গর এক ধরনের মাছ। কিছু মানুষ পোষা প্রাণী হিসাবে মাছ রাখে আবার কিছু মানুষ মাছ খেতে পছন্দ করে। কিছু মাছ স্বাদু পানিতে (বা মিঠা পানিতে) বাস করে আবার কিছু মাছ লবণাক্ত পানিতে বাস করে। যেখানে একটি নদী সাগরের সাথে মিলিত হয়েছে এবং মিঠা ও লবণাক্ত পানি একসাথে মিশেছে সেখানেও মাছ বাস করতে পারে। একে ঈষৎলোনা পানি বলা হয়। মানুষ অনেক ধরনের মাছ খেয়ে থাকে। মানুষ যে মাছগুলি সবচেয়ে বেশি খেয়ে থাকে তার মধ্যে রয়েছে কার্প, কড, হেরিং, পার্চ, সার্ডিন, তেলাপিয়া, ট্রাউট, টুনা এবং আরও অনেক মাছ। কিছু কিছু মানুষ পোষা প্রাণী হিসাবে মাছ রাখে। গোল্ডফিশ একটি জনপ্রিয় পোষা মাছ। বেশিরভাগ মাছের কাঁটা থাকে। আবার কিছু মাছ আছে যাদের কাঁটা নেই যেমন হাঙ্গর এবং রে মাছ (তাদের কঙ্কাল তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি)। কিছু বিজ্ঞানী অবশ্য বলেন যে এগুলি প্রকৃতপক্ষে মাছ নয়, তবে বেশিরভাগ মানুষ তাদের মাছ বলে। কিছু অন্যান্য প্রাণীও সমুদ্রে বাস করে যেমন স্টারফিশ এবং জেলিফিশ, এদের মাছ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা কিন্তু মাছ নয়। মাছ ধরার কাজের জন্য মাছ শব্দটিও ব্যবহৃত হয়। মানুষ পানির কিনারা থেকে বা ছোট নৌকা থেকে ছোট জাল দিয়ে অথবা বড় নৌকা থেকে বড় জাল দিয়ে মাছ ধরে। মানুষ মাছ ধরার বড়শি ও ছিপ দিয়ে টোপ ব্যবহার করে মাছ ধরে। একে সাধারণত মাছ ধরা বলা হয়। মাছ শীতল রক্তের, পানিতে বসবাসকারী প্রাণী এবং এর সারা জীবন মেরুদণ্ড ও ফুলকা থাকে। ২৭,০০০ এরও বেশি মাছের প্রজাতি বর্তমান রয়েছে, মানবসভ্যতার শুরু থেকে মানুষের সাথে মাছের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ মাছ থেকে প্রোটিন পায়, মাছ ধরার মাধ্যমে আনন্দ পায় এবং এর সৌন্দর্য থেকে আনন্দ পায়। সম্পর্কটি মাছের জন্য ততটা অনুকূল ছিল না: ১৯৯৯ সালে বিশ্বের প্রধান মাছের প্রজাতির সত্তর শতাংশ সম্পূর্ণরূপে- বা অতিরিক্ত আহরণের জন্য নির্ধারিত হয়েছিল। পাকস্থলী সংযুক্ত হয়েছে ক্ষুদ্রান্ত্রের সাথে। এটি একটি লম্বা সরু নল। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৭ মিটার। এটি পেটের গহ্বরের মধ্যে সামনের দিকে এবং পিছনের দিকে কুণ্ডলী পাকিয়ে রয়েছে। এটি সংযুক্ত হয়েছে বৃহদন্ত্রের সাথে। বৃদন্ত্রের ব্যাস ক্ষুদ্রান্ত্রের থেকে বেশি কিন্তু এটি দৈর্ঘ্যে অনেক ছোট। বৃহদন্ত্রের শেষ অংশের নাম মলাধার বা পায়ু এবং এটি পায়ুছিদ্র বা মলদ্বারে গিয়ে শেষ হয়। পাচনতন্ত্রের একদম শুরুতেই আছে মুখ, যেখান দিয়ে খাদ্য এবং জল আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। আমাদের মুখে, আমাদের দাঁত এবং জিহ্বা পাচনের প্রথম কাজটি করে। মুখের মধ্যে প্রথমেই এদের সাহায্যে খাদ্য ছোট ছোট টুকরো করে ভাঙা হয়। মুখের মধ্যে থাকে লালাগ্রন্থি। সেখান থেকে যে লালা নিঃসৃত হয় তাতে থাকে অ্যামাইলেজ বা টাইলিন নামক একপ্রকার উৎসেচক (এনজাইম)। এই উৎসেচক খাবারের শ্বেতসারকে মলটোজে রূপান্তরিত করে যা একটি জটিল শর্করা। ক্ষুদ্রান্ত্র হল একটি খুব লম্বা পাকানো নল। এখানেই সবচেয়ে বেশি পাচন ক্রিয়া সম্পন্ন হয়; এখানে খাদ্য মিশ্রিত হয় ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে নির্গত আন্ত্রিক রসের (সুকাস এন্টারিকাস) সাথে। এছাড়া এখানে এসে পড়ে অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত ট্রিপসিন (যা প্রোটিন হজমে সাহায্য করে লাইপেজ (যা লিপিড বা স্নেহ পদার্থ হজমে সহায়তা করে) এবং পিত্ত থলিতে জমা হওয়া পিত্ত রস যেটি নিসৃত হয় যকৃৎ থেকে। পিত্ত রস খাবারকে ক্ষারীয় করে তোলে এবং খাদ্যের চর্বিগুলিকে ভেঙ্গে ফেলে। এই রাসায়নিকগুলি খাদ্যকে ভেঙে সরল করে দেয় যাতে এটি রক্তে শোষিত হতে পারে। ক্ষুদ্রান্ত্রের অভ্যন্তরীণ দেওয়ালে ভিলি (আঙুলের মত গঠন) এবং রক্তনালী থাকে। এগুলি খাদ্য থেকে পুষ্টি শোষণ করে নেয়। পাচনতন্ত্রের কাজ হল আমরা যে খাবার খাই তা গ্রহণ করা এবং আমাদের শরীরের পক্ষে এটি ব্যবহারের উপযোগী করা। পাচনতন্ত্র জটিল খাদ্যকে ভেঙে সরল করে দেয় যাতে আমাদের শরীর এটি শোষণ করে ব্যবহার করতে পারে। এটি খাদ্যের বর্জ্য অংশগুলি, যেগুলি শরীর ব্যবহার করতে পারে না, সেগুলিকে আলাদা করে দেয়। খাদ্যের মধ্যে প্রোটিন, শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট ও স্নেহ পদার্থ বা ফ্যাট এই তিনটি উপাদান থাকে, যেগুলি আলাদাভাবে ভেঙে দেওয়া হয়- প্রোটিন ভাঙে অ্যামিনো অ্যাসিডে, শর্করা ভেঙে হয় গ্লুকোজ এবং স্নেহ পদার্থ ভাঙে ফ্যাটি অ্যাসিড এবং গ্লিসারলে। পাচনতন্ত্র কিভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে কিভাবে তুমি তোমার পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে পারো সবশেষে, প্রচুর পরিমাণে জল পান করতে ভুলবে না। তুমি যদি এমন কোথাও থাকো যেখানে জল শোধন করা হয় না, নিশ্চিত করো যেন জল প্রথমে ফোটানো হয়। এই পদ্ধতি জলের যে কোন ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলবে এবং জলকে পান করার জন্য নিরাপদ করে তুলবে। পৃথিবীর অন্যান্য যেকোনো প্রাণীর চেয়ে পোকামাকড় বেশি। এই পৃথিবীতে ব্যক্তি প্রতি শত শত বা সম্ভবত হাজার হাজার পোকামাকড় রয়েছে। পোকামাকড় সাধারণত খুব ছোট হয় এবং সহজেই মেরে ফেলা যায়, কিন্তু যেহেতু তাদের সংখ্যা যথেষ্ট পরিমাণে বেশি রয়েছে, তাই তাদের সবকটিকে হত্যা করা প্রায় অসম্ভব। পোকামাকড় সম্ভবত অন্যান্য প্রাণীর চেয়ে দীর্ঘকাল ধরে পৃথিবীতে রয়েছে। এদেরকে পোকামাকড় বা ইংরেজিতে ইনসেক্টস বলা হয় কারণ তারা একটি মাথা, একটি বক্ষ এবং একটি উদরে বিভক্ত। ইন-সেক্ট শব্দের আক্ষরিক অর্থ যা একাধিক ভাগে বিভক্ত। পোকামাকড়ের সাধারণত ছয়টি পা থাকে। এই কারণে মাকড়সা পোকামাকড় নয়, এটির রয়েছে আটটি বা চার জোড়া পা। পোকামাকড়ের একটি নিয়মিত কঙ্কালের পরিবর্তে একটি এক্সোস্কেলিটন বা বহির্কঙ্কাল থাকে, যার অর্থ এগুলি ধ্বংস করা সহজ। তবে এক্সোস্কেলিটন তাদের তুলনামূলকভাবে অক্ষত রাখতে সক্ষম। পোকামাকড় সাধারণত নিজেদের বিশালাকৃতির কলোনি বা উপনিবেশে বাসা বানিয়ে থাকে, যদিও তাদের মধ্যে মাছির ক্ষেত্রে কলোনি গঠন দেখা যায় না। তাদের জীবনচক্র শুরু হয় ম্যাগট হিসাবে এবং পরে বিভিন্ন পর্যায় অতিক্রম করে তারা উড়তে শুরু করে। পোকামাকড় সাধারণত পাতা বা অন্য পোকামাকড় খায়। মানব ইতিহাসের অধ্যায়ের শুরু থেকেই তারা পোকামাকড় দ্বারা বিরক্ত হয়েছে। কিছু পোকামাকড় পরজীবী হয়, যারা রোগ সৃষ্টি করে আবার কিছু মশার মতো মানুষের রক্ত খেয়ে পুষ্টি সংগ্রহ করে থাকে। এই কারণেই মানুষ পোকামাকড় ধ্বংস করার নতুন নতুন কৌশল তৈরি করে এসেছে। কিছু পোকামাকড় আবার মানুষের জন্য উপকারী। মৌমাছি ফুলের পরাগ বিস্তার ঘটে পরাগমিলনে সহায়তা করে, যা কৃষিজ ফলন বৃদ্ধি করে। হৃৎপিণ্ডের মাপ প্রায় একটি মুষ্টির মত। রক্তনালীগুলি দীর্ঘ, পাতলা নালিকা যার মধ্যে দিয়ে রক্ত ​​সংবাহিত হয়। মানুষের দেহে হাজার হাজার রক্তনালী আছে। তুমি যদি তাদের সব কটিকে প্রসারিত কর, একজন ব্যক্তির রক্তনালী ৬০,০০০ মাইল (৯৬,৫৬০ কিলোমিটার) জুড়ে বিস্তৃত থাকবে! ==রক্তসঞ্চালন ব্যবস্থার অংশগুলি কী কী এই ব্যবস্থার মধ্যে লসিকা তন্ত্রও আছে। এটি লসিকা নালী নামে নালিকার একটি অন্তর্জাল (নেটওয়ার্ক) নিয়ে গঠিত। এর কাজ হল লসিকা নামক একটি স্বচ্ছ তরলকে একমুখীভাবে হৃৎপিণ্ডের দিকে নিয়ে যাওয়া। সংবহনতন্ত্রের চারটি প্রধান কাজ রয়েছে: # সারা শরীরের সমস্ত কোষে পুষ্টি, অক্সিজেন এবং হরমোন পরিবহন করে নিয়ে যাওয়া এবং বিপাকীয় বর্জ্য (কার্বন ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেন বর্জ্য) শরীর থেকে অপসারণ করা। # শ্বেত রক্তকণিকা, অ্যান্টিবডি এবং পরিপূরক প্রোটিন দ্বারা শরীরের সুরক্ষা করা। এগুলি রক্তের মধ্যে দিয়ে সঞ্চালিত হয় এবং শরীরকে বাইরের জীবাণু ও বিষাক্ত পদার্থ থেকে রক্ষা করে। # রক্ত তঞ্চন বা রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়াও এই ব্যবস্থার অন্তর্গত, যা আঘাতের পরে শরীরকে রক্তের ক্ষয় থেকে রক্ষা করে। # শরীরের তাপমাত্রা, শরীর স্থিত তরলের পিএইচ, এবং কোষের মধ্যেকার জলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা। ==সংবহনতন্ত্র কিভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ রাখে তোমার শরীরের সমস্ত অংশে রক্ত ​​সরবরাহের প্রয়োজন আছে। এই লাল চটচটে তরল পদার্থটি তোমার শরীরের প্রতিটি অংশে খাদ্য এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে। হৃৎপিণ্ড এবং এর রক্তনালীর অন্তর্জালকে বলা হয় রক্তসঞ্চালন তন্ত্র। যে ধমনী তোমার হৃৎপিণ্ড থেকে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তকণিকা বহন করে নিয়ে যায় তাকে মহাধমনী বা অ্যাওর্টা বলা হয় এবং যে শিরাটি আবার একে নিয়ে আসে তাকে বলা হয় ভেনা কেভা। তোমার হৃৎপিণ্ড দুটি পাম্প দিয়ে তৈরি। বামদিকের পাম্প বা বাম নিলয় (ভেন্ট্রিকেল) তোমার ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত ​​গ্রহণ করে এবং তাকে তোমার শরীরের চারপাশে পাঠিয়ে দেয়। ডানদিকের পাম্প বা দক্ষিণ নিলয় শরীরের কার্বন ডাই অক্সাইড মিশ্রিত দূষিত রক্ত ​​পায় এবং তাকে ফুসফুসে পাঠায় অক্সিজেন দিয়ে বিশুদ্ধ করার জন্য। তোমার হৃৎপিণ্ডের ভিতরের দেওয়াল তোমার শরীরের চারপাশে রক্ত ​​পাম্প করার জন্য পর্যায়ক্রমে সংকুচিত ও প্রসারিত হতে থাকে। একে হৃৎস্পন্দন বা হার্ট বিট বলা হয়। তোমার শরীরে প্রধান শিরা এবং তোমার হৃদয়ে একমুখী কপাটিকা (ভালভ) আছে। তারা তোমার রক্তকে তোমার শরীরের চারপাশে সঠিকভাবে প্রবাহিত করে। যদি তোমার রক্ত ​​অন্য পথে যাওয়ার চেষ্টা করে তাহলে কপাটিকা বন্ধ হয়ে যাবে যাতে তোমার রক্ত অন্য পথে ​​প্রবেশ করতে না পারে। হৃৎপিণ্ড থেকে রক্তের উচ্চ চাপ যাতে সহ্য করতে পারে সেই জন্য ধমনীর দেওয়াল পুরু হয়। ধমনীগুলি শাখা বের করে খুব ছোট রক্তনালীর একটি অন্তর্জাল তৈরি করে যাদের নাম কৈশিক নালী। এদের নালিকা দেওয়ালের মধ্য দিয়ে অনেক পদার্থ কোষে পৌঁছে যেতে পারে। কৈশিক নালীর মাধ্যমে শুধু অক্সিজেনই রক্ত ​​থেকে কোষের মধ্যে যায় তা নয়, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থও কোষ থেকে এই কৈশিক নালীগুলির মধ্যে চলে আসে। তোমার রক্ত ​​চারটি পদার্থ দিয়ে গঠিত। তোমার রক্তের প্রায় অর্ধেক অংশ রক্তরস বা প্লাজমা দিয়ে গঠিত। প্রায় ৪০% থাকে লোহিত রক্তকণিকা যেগুলি অক্সিজেন বহন করে নিয়ে যায়, এবং বাকি অংশ হল শ্বেত রক্তকণিকা ও অনুচক্রিকা বা প্লেটলেট। রক্তরস হল হালকা হলুদ রঙের তরল। এটি শর্করা, লবণ এবং শরীরের অন্যান্য রাসায়নিক দিয়ে তৈরি। লোহিত রক্তকণিকাগুলি চ্যাপ্টা এবং গোল ডোনাট আকৃতির হয়, যারা সারা শরীরে অক্সিজেন বহন করে নিয়ে যায়। এই কোষগুলি থাকার জন্য রক্তের রঙ হয় লাল। হিমোগ্লোবিন থাকার ফলে লোহিত কণিকাগুলি লাল দেখায়। লোহিত রক্তকণিকায় অক্সিজেনের পরিমাণের ওপর নির্ভর করে কণিকা কতটা লাল হবে। শ্বেত রক্তকণিকা শরীরের চারপাশে ঘুরে জীবাণু ধ্বংস করে। এগুলি জেলি ভর্তি থলির মত এবং শরীরের অন্যান্য অংশে যেতে রক্তের প্রবাহ থেকে বের হয়ে তাদের আকৃতি পরিবর্তন করতে পারে। তোমার শরীরে আঘাত লেগে রক্তপাত হলে রক্ত পড়া বন্ধ করার জন্য অনুচক্রিকাগুলি তোমার ক্ষত স্থানে রক্ত ​​জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এগুলি অস্থি মজ্জায় তৈরি হয় এবং গোলাকার বা ডিম্বাকৃতির হয়। কোন মডেল বা রেখাচিত্রে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত ​​লাল রঙের দেখানো হয় এবং পুরনো রক্ত ​​বহনকারী শিরাগুলিকে নীল রঙের দেখানো হয়। আসলে শিরা দিয়ে প্রবাহিত রক্তের রঙ থাকে গাঢ় লাল। ==কিভাবে তুমি তোমার রক্ত ​​সঞ্চালন ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখতে পারো উদ্যানপালনের ক্ষেত্রে যন্ত্রপাতির ব্যবহার ঐচ্ছিক; এক্ষেত্রে বেশিরভাগ কাজই নিজের হাতে সম্পন্ন করা যায়। তৎসত্ত্বেও সামান্য কিছু ছোটখাটো যন্ত্রপাতি কিনতে হতে পারে যেমন একটি কর্ণিক এটি বেলচার ছোট আকার, যার মাধ্যমে যথেষ্ট পরিমাণ মাটি সুবিধামতো এদিক-ওদিক করা যায়, একটি রোপণ প্রতিস্থাপক যা মাটিতে সরু গর্ত করতে ও গাছের শাখা মূল সরাতে কাজে লাগে, এবং একটি কর্ষক যা মাটিকে আলগা করতে সাহায্য করে। এই ধরনের কিছু বিশেষ যন্ত্র কিনতে না চাইলে উদ্যানপালকেকে অবশ্যই সরু তার, টেবিল-চামচ, কাঁটা-চামচ প্রভৃতির যোগান রাখতে হবে। এছাড়াও আরও বেশ কিছু সামগ্রী রয়েছে যা উদ্যানপালনে কাজে লাগে, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলির খুব একটা প্রয়োজন হয় না। উদ্যানপালককে গাছে জল দিতে হয়। একটি বীজ থেকে অঙ্কুরোদগমের জন্য কতবার এবং কত পরিমাণ জল সিঞ্চন করা হচ্ছে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং তার ওপর নির্ভর করে ভবিষ্যতের গাছটি কতটা অক্ষীণ থাকবে! জলের পাত্র বা সিঞ্চক ব্যবহারও ঐচ্ছিক। বিশেষ স্প্রে কিনতে না চাইলে কাপ বা অন্য কোন নিত্য ব্যবহার্য জলের পাত্র ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে সিঞ্চক ব্যবহার করলে প্রতিবার বীজে বা চারাগাছে কত পরিমাণ জল দেওয়া হচ্ছে তার ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়। বারবার জলসিঞ্চন বা অতিরিক্ত পরিমাণ জলের ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত, এরকম আচরণ বীজ বা চারাগাছের পক্ষে ক্ষতিকারক। একই রকম ভাবে স্বল্প জলসিঞ্চন বা কম পরিমাণ জলের ব্যবহার ও ঠিক নয়। একবারে একাধিক বীজ রোপণ ও অঙ্কুরোদগম করাতে হলে এরকম একটি বারকোশ খুব উপকারী। উদ্যান পালক প্রতিটি ছোট ছোট খোপে একটি বা একাধিক বীজ প্রোথিত করতে পারে। এর ব্যবহারের ফলে প্রতিটি নব অঙ্কুরোদগম হওয়া বীজ বা চারা গাছের মূল একে অপরের সঙ্গে আটকে যাবে না। বাড়ির ভেতরে চারাগাছ বড় করতে চাইলে তা রাখার সবচেয়ে ভালো জায়গা হলো রোদ হাওয়া বাতাস আসে এমন খোলামেলা জানলার সামনে। যদি বাড়িতে দক্ষিণ খোলা কোন জানালা থেকে থাকে তবে সেটা সব থেকে ভালো জায়গা। যদি কেউ ঘরের ভিতরে উদ্যানপালন করতে চায় তবে তাকে মাথায় রাখতে হবে তার সেই চারাগাছ ভাবির যেনো যথেষ্ট পরিমাণে সূর্য গ্রহণ করতে সক্ষম হয়। যদি বাড়িতে যথেষ্ট পরিমাণ ও সূর্যের আলো না ঢোকে তবে বৃদ্ধি সহায়ক আলো বা গ্রো লাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। এইরকম পাত্রে ফার্টিলাইজার, বীজের প্রাথমিক মিশ্রণ বা অন্যান্য মাটির মিশ্রণ ঘর বন্দী করে রাখা যেতে পারে। এর ফলে যেই পাত্রে বীজ বা চারাগাছ বপন করা হয়েছে তা মাটি দিয়ে ভরতে বা সার দিতে সুবিধা হয়। বাক্সবন্দী বীজ সংগ্রহ করা খরচসাপেক্ষ। সাধারণত ঐরকম বাক্সে ওই বিশেষ বীজ ব্যবহার করে উদ্যানপালন করার নির্দিষ্ট নিয়মাবলী দেওয়া হয়ে থাকে। নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, পৃথিবীতে হাজার হাজার ধরনের শাক-পাতা পাওয়া যায়, বই পড়ে সেই সমস্ত পালন করার থেকে ওই বাক্সের নির্দেশাবলী অনুযায়ী কাজ করা অনেক যুক্তিসঙ্গত এবং সুফল দায়ী। রক্তবাহী নালীগুলি হল তোমার দেহের ভিতরে ক্ষুদ্র নালিকা যেগুলি তোমার সারা শরীরে রক্ত ​​পরিবহন করে। তোমার শরীরে প্রচুর সংখ্যায় রক্তবাহী নালী রয়েছে। যদি তাদের সব প্রসারিত করা রাখা হয়, তাহলে সেখানে ৬০,০০০ মাইল দীর্ঘ রক্তবাহী নালী থাকবে! রক্তবাহী নালীগুলি হল ফাঁপা নল যার মধ্য দিয়ে রক্ত ​​প্রবাহিত হয়। তাদের দেওয়াল পেশী দিয়ে তৈরি হয়েছে। রক্তনালীর ভেতরের ফাঁকা জায়গা, যেখান দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হয়, তাকে লুমেন বলা হয়। শিরাগুলিতে কলা দিয়ে তৈরি ছোট বেষ্টনী থাকে যাকে কপাটিকা (ভালভ) বলে। এগুলি রক্তের প্রবাহ সঠিক দিকে চালিত রাখে, যদি কোনভাবে রক্ত প্রবাহ ​​পিছনের দিকে চালিত হওয়ার চেষ্টা করে তবে এগুলি ​​বন্ধ হয়ে যায় যার ফলে বিপরীত প্রবাহ হতে পারেনা। এগুলি না থাকলে, আমাদের রক্ত ​​যে কোন দিকে দিকে প্রবাহিত হবার সম্ভাবনা থাকত। রক্তবাহী নালীর প্রধান কাজ হল সারা শরীরে রক্ত ​​বহন করে নিয়ে যাওয়া। রক্ত অক্সিজেন এবং পুষ্টি বহন করে যাদের সারা শরীরে সঞ্চালনের প্রয়োজন হয়, এছাড়া রক্ত বর্জ্যও বহন করে নিয়ে যায় শরীর থেকে বার করে দেবার উদ্দেশ্যে। তিন ধরনের রক্তবাহী নালী আছে, সেগুলি হল ধমনী শিরা এবং কৈশিক নালী । ধমনীগুলি হৃৎপিণ্ড থেকে বিশুদ্ধ রক্ত ​​বহন করে নিয়ে আসে এবং শরীরের বাকি অংশে তা ছড়িয়ে দেয়। ধমনীর রক্ত ​​শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন এবং পুষ্টি বহন করে (ফুসফুসীয় ধমনী বাদে)। তাদের কপাটিকা আছে যার ফলে রক্ত ​​শুধুমাত্র এক দিকে প্রবাহিত হয়। শিরাগুলি বিপরীত দিকে রক্ত ​​বহন করে, অর্থাৎ শরীরের বাকি অংশ থেকে দূষিত রক্ত নিয়ে হৃৎপিণ্ডে ফিরে আসে। শিরায় রক্ত ​​এমন বর্জ্য বহন করে যেগুলিকে শরীর থেকে বের করে দেওয়ার প্রয়োজন হয় (ফুসফুসীয় শিরা বাদে)। ধমনীগুলির প্রাচীর খুব পুরু হয় এবং এর ফাঁপা অংশের মাপ শিরার মাপের চেয়ে কম থাকে। এর কারণ হল ধমনী যে রক্ত ​​বহন করে তাকে সারা শরীরে পাম্প করে ছড়িয়ে দিতে হয়। পাম্প করার জন্য হৃৎপিণ্ডের প্রচুর শক্তির প্রয়োজন হয়। এর ফলে উচ্চ চাপের সৃষ্টি হয় এবং তাই ধমনীর দেয়ালগুলি পুরু ও শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন। তৃতীয় ধরনের রক্তবাহী নালীগুলির নাম কৈশিক। এরা খুবই ছোট মাপের হয়। একটি কৈশিক দেখার জন্য অণুবীক্ষণ যন্ত্রের প্রয়োজন হবে। এরা ধমনীকে শিরাগুলির সাথে সংযুক্ত করে। এছাড়া এরা বহন করে আনা অক্সিজেন এবং পৌষ্টিক পদার্থকে রক্ত ​​থেকে শরীরের কোষে পৌঁছতে সাহায্য করে। এরা কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্যগুলিকে কোষ থেকে সংগ্রহ করে রক্তে ফিরিয়ে আনে। কৈশিকের দেয়ালগুলি এতই পাতলা থাকে যে পদার্থগুলির পক্ষে সহজেই সেই দেওয়াল অতিক্রম করতে পারা সম্ভব হয়। এটি ব্যাপন (ডিফিউশন) নামে একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঘটে। কৈশিকগুলি হল ক্ষুদ্রতম রক্তনালী, যাদের দেওয়াল একটি কোষের সমান পুরু। ==রক্তবাহী নালীগুলি শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে কীভাবে যোগাযোগ করে রক্তবাহী নালীগুলি হৃৎপিণ্ড থেকে শুরু হয় এবং শরীরের বাকি অংশে প্রসারিত হয়ে যায়। রক্তবাহী নালীর মাধ্যমে রক্ত ​​পাম্প করার জন্য হৃৎপিণ্ড একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে রক্তনালীগুলি ​​পুষ্টি সংগ্রহ করে আনে। রক্তবাহী নালীগুলি শরীরের প্রায় প্রতিটি অংশকে স্পর্শ করে যায়। তারা শরীরের অন্য সব অঙ্গের মধ্যে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহ করে। রক্তবাহী নালী ছাড়া, আমাদের শরীরের বাকি অংশ বেঁচে থাকতে পারত না, কারণ পুষ্টি বহন করে নিয়ে যাবার জন্য শরীরে আর কোন অঙ্গ নেই। ==কিভাবে তুমি তোমার রক্তবাহী নালীগুলিকে সুস্থ রাখতে পারো তোমার রক্তনালীগুলিকে সুস্থ রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল সঠিকভাবে এবং সঠিক মাত্রায় খাওয়া দাওয়া করা। তুমি হয়তো কোলেস্টেরলের নাম শুনেছো। যদি তুমি মাখন, চীজ, চিপস বা খাস্তা ভাজার মত খুব বেশি চর্বিযুক্ত খাবার খাও, এই চর্বিগুলির কিছু অংশ ধমনী এবং শিরাগুলির চারপাশে জমে যায়। এটি কোলেস্টেরল নামে পরিচিত। যদি শরীরে খুব বেশি মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে, এটি জমতে থাকতে পারে এবং অবশেষে তোমার ধমনীগুলির মধ্যে দিয়ে রক্ত চলাচলের পথ আটকাতে বা বন্ধ করতে শুরু করে। এখানে দুটি ছবিতে এটি দেখা যাচ্ছে: প্রথম ছবিতে রক্ত চলচল ​​বেশি করছে এবং কোলেস্টেরলও কম। দ্বিতীয় ছবিতে, ধমনীতে রক্তের প্রবাহ ​​কমে গেছে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেক বেশি। এর কারণ হল কোলেস্টেরল ধমনীগুলির দেওয়ালে জমে গিয়ে লুমেন অংশকে ছোট করে দেয় এবং তাদের মধ্যে প্রবাহিত রক্তের পরিমাণ কমে যায়। যেহেতু ধমনীগুলি হৃৎপিণ্ড থেকে সারা শরীরে রক্ত ​​বহন করে, প্রবাহ কমে গেলে তোমার শরীরের কোষে সরবরাহ করা রক্তের পরিমাণ হ্রাস হয়ে যায়। এটি বিপজ্জনক এবং প্রাণঘাতী প্রভাব ফেলতে পারে। অবশেষে, এটি এমনকি হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধ হবার কারণ হতে পারে। তুমি খাদ্যে চর্বিযুক্ত খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিলে তার থেকে কোলেস্টেরল কমতে পারে। ট্রান্স-ফ্যাট, যেটি খুব অস্বাস্থ্যকর ধরনের চর্বি, এড়ানো বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ফল এবং শাকসবজি খাওয়া ও কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে। ব্যায়াম করলেও ভাল কাজ হতে পারে। এছাড়া বাইরে খেলা, সাইকেল চালানো, অথবা তোমার পছন্দের খেলাধুলো করা সবই ভাল কার্যকলাপ। এই ছোট গাজর সবজির দোকানে বা কোন আড়ত থেকে পাওয়া ছোট গাজরের প্রজাতি নয়। এগুলি আসলে পরিপূর্ণ আকারের গাজর যা কৃত্রিমভাবে কেটে বা ট্রিম করে আকারে ছোট করা।‌‌ ছোট গাজর বা "লিটল ফিংগারস" ফ্রান্স থেকে আসে এবং এগুলি স্বাদে মিষ্টি। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং ছোট গাজরের বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু ছোট গাজরের চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। ছোট গাজরের বীজ খুবই ছোট হওয়ায় হয়তো হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ১০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতি নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ৬ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। তুলসী গুল্মজাতীয় সবুজ উদ্ভিদ, এটির ভেষজগুণ রয়েছে। এছাড়াও একে খাবারের সাথে স্বাদবর্ধক হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। মনে করা হয় ভারতে প্রথম তুলসী উদ্গত হয়। বীজ থেকে পূর্ণাঙ্গ তথা সম্পূর্ণ ব্যবহার্য হতে তুলসী গাছ আট সপ্তাহ সময় নেয়। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং তুলসীর বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু তুলসীর চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। তুলসীর বীজ খুবই ছোট হওয়ায় হয়তো হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ৫ থেকে ১০ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ৬ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। মটরশুঁটি বা ইংরেজিতে লিমা বিনস নামে পরিচিত এই সবুজ সবজিটা স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী, পুষ্টিকর এবং স্বাদে মিষ্টি। দক্ষিণ আমেরিকায় এর প্রথম চাষ শুরু হয় বলে জানা যায়। মটরশুঁটি বীজ থেকে অঙ্কুরোদগম হয়ে খাদ্যযোগ্য ফল দিতে মোটামুটি ভাবে ১২ সপ্তাহ নেয়। এটি সোয়াবিন জাতীয় হওয়ার কারণে হৃদপিন্ডের পক্ষে উপকারী! হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং মটরশুঁটির বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু মটরশুঁটির চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। মটরশুঁটির বীজ বড় হওয়ায় হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। প্রায় ১০ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতি নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ৬ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। ক্যামোমাইল হলো একটি ফুল যার পাঁপড়ির বর্ণ সাদা বা হলুদাভ। চায়ের সাথে এই ফুলের নির্যাস মিশ্রিত করে পান করলে তাড়াতাড়ি ঘুম চলে আসে ও সাময়িক মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বীজের অঙ্কুরোদগম থেকে পূর্ণ ফুল হতে ৭০-৯০ দিন সময় লাগে। এটি রাশিয়ার জাতীয় ফুল। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং ক্যামোমাইলএর বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু ক্যামোমাইলের চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। ক্যামোমাইলের বীজ খুবই ছোট হওয়ায় হয়তো হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্কেকে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ৬ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। চিভস হলে খাদ্যযোগ্য সবচেয়ে ছোট প্রজাতির পিঁয়াজ। এটি এক প্রকার ভেষজও। এর চাষ প্রথম হয় এশিয়া, ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকায়। চিভস গাছের ফুল সহ প্রতিটি অংশই খাওয়া যায়! হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং চিভসের বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু চিভসের চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। চিভসের বীজ ছোট হলেও হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/২ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একসাথে পাঁচটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। প্রায় ১০ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ৪ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। ধনেপাতা এক ধরনের সবুজ উদ্ভিদ, এর ভেষজগুণ রয়েছে। এছাড়াও একে খাবারের সাথে স্বাদবর্ধক হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। দক্ষিণ এশিয়া এবং উত্তর আমেরিকাতে এটি প্রথম উদ্বর্তিত হয়। ব্যবহারযোগ্য পূর্ণাঙ্গ গাছ হতে ধনেপাতার সময় লাগে অন্তত ৯ সপ্তাহ। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং ধনেপাতার বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু ধনেপাতার চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। ধনেপাতার বীজ ছোট হলেও হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ৬ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। কসমস হলো এক ধরনের সুন্দর ফুল, এগুলি রংবেরঙের হয়ে থাকে। মেক্সিকো এবং দক্ষিণ যুক্তরাজ্যে এর চাষ প্রথম করা হয়। তাই একে মেক্সিকান এষ্টার বলেও ডাকা হয়। বীজ থেকে চারা গাছ এবং চারা গাছের ডালে পূর্ণাঙ্গ ফুল হতে সময় লাগে ১২ সপ্তাহ। এগুলির আকার সাধারণত ৩-৪ ইঞ্চি হয়ে থাকে। এরা প্রজাপতিকে আকর্ষিত করে থাকে! হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং কসমসের বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু কসমসের চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। কসমসের বীজ বড় হওয়ায় খুব সহজেই হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিংকে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে ৫টি বীজ একসাথে দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ৫ থেকে ১০ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ১ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। শুলফা হলো একটি একবর্ষজীবী ভেষজ। এটি মূলত ইউরোপ ও এশিয়ায় ফলে থাকে। এর পাতা এবং বীজ মূলত ভেষজ হিসেবে ব্যবহার করা হয় এছাড়াও এটি মশলা হিসেবে রান্নায় দেওয়া হয়ে থাকে। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং শুলফার বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু শুলফার চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। শুলফার বীজ ছোট হলেও হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ২ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। লেটুস একটি বার্ষিক উদ্ভিদ। লেটুস গাছের পাতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সালাড তরকারি হিসেবে গ্রহণ হয়, তবে মাঝে মাঝে এর ডাঁটা এবং বীজও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। প্রাচীন মিশরীয়রা আগাছা থেকে সর্বপ্রথম লেটুস আবিষ্কার করে যার বীজ ব্যবহার করে তেল তৈরী করা হয় এবং এর সরস পাতাগুলো খাবার উদ্ভিজ্জে পরিণত হয়। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং লেটুসের বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু লেটুসের চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। লেটুসের বীজ ছোট হলেও সেগুলোকে হাত দিয়ে আলাদা করা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ৭ থেকে ২০ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতি নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ১৮ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ লেটুস চাষের পক্ষে সামান্য আলোই যথেষ্ট, তবে খেয়াল রাখতে হবে এগুলো যেন দিনে ৫ ঘন্টা সূর্যালোক পায়। ঘরের ভেতরে চাষ করতে চাইলে সেই স্থান যেন ৭ ঘন্টা আলোকিত থাকে সেদিকে নজর দিতে হবে। বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেসময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেইসময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। মর্নিং গ্লোরি একটি ফুল গাছ, যার ফুল রংবেরঙের হয়। বীজের অঙ্কুরোদগম, চারাগাছ তৈরি এবং চারাগাছে প্রস্ফুটিত ফুল হতে ৫০-৭০ দিন সময় লাগে। গাছটির এরূপ নামের কারণ এর ফুল ভোরবেলা ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় প্রস্ফুটিত হয় এবং বেশি গরম বেড়ে গেলে নিজে থেকেই ফুলের পাঁপড়ি বন্ধ হয়ে আসে। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং মর্নিং গ্লোরির বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু মর্নিং গ্লোরির চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। মর্নিং গ্লোরির বীজ ছোট হলেও হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটি যেন মাটির উপরিতল থেকে ১/২ ইঞ্চি গভীরে হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ৫ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ৬ থেকে ১২ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ মর্নিং গ্লোরির জন্য মধ্যম প্রকার সূর্যালোক জরুরি, নিশ্চিত করতে হবে যেন বীজ বা চারা দিনে ৯ ঘণ্টা সূর্যরশ্মি পায়। বাড়ির ভেতরে পালন করতে চাইলে গ্রো লাইটের মাধ্যমে ১২ ঘন্টা আলো দিতে হবে। বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। পার্সলে উজ্জ্বল সবুজ বর্ণের পাতাবাহার উদ্ভিদ, এটি সালাড, স্যুপ এবং কিছু ইউরোপীয় রন্ধন প্রণালীতে উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। প্রথম ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে এর চাষাবাদ শুরু হয়। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং পার্সলের বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু পার্সলের চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। পার্সলের বীজ খুবই ছোট হওয়ায় হয়তো হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/২ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ২০ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ পার্সলে চাষের পক্ষে যথেষ্ট আলোই প্রয়োজন, ফলে খেয়াল রাখতে হবে এগুলো যেন দিনে ১২ ঘন্টা সূর্য রশ্মি পায়। ঘরের ভেতরে চাষ করতে চাইলে গ্রো লাইটে ১৬ ঘন্টা যেন থাকে সেদিকে নজর দিতে হবে। বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। কুমড়া হল শীতকালীন স্কোয়াশের একটি জাত যা মসৃণ, সামান্য খাঁজযুক্ত ত্বক বিশিষ্ট, গোলাকার, বাইরের অংশ কমলা বা সবুজ এবং ভেতরের অংশ গাঢ় হলুদ থেকে কমলা রঙের হয়। ভেতরের ক্বাথ অংশে বীজ থাকে। কুমড়া গাছের উৎপত্তিস্থল মধ্য আমেরিকা কিংবা দক্ষিণ আমেরিকার উত্তরাংশ। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং কুমড়োর বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু কুমড়োর চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। কুমড়োর বীজ বড় হওয়ায় সহজেই হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ৪ থেকে ৭ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ২ থেকে ৩ ফুট দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ কুমড়ো চাষের পক্ষে সামান্য আলোই যথেষ্ট, ফলে খেয়াল রাখতে হবে এগুলো যেন দিনে ৭ ঘন্টা সূর্য রশ্মি পায়। ঘরের ভেতরে চাষ করতে চাইলে আলোকিত স্থানে ৯ ঘন্টা যেন থাকে সেদিকে নজর দিতে হবে। বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। একটি মূলবিশেষ খাবার উপযোগী সবজি, রোমানদের আগে ইউরোপে ব্রাসিকাসি পরিবারের একটি ঘরোয়া খাবার ছিল মূলা। সারা বিশ্বেই মূলা জন্মায় এবং খাওয়া হয়, বেশিরভাগ সময় এটি কাঁচা কচকচে সালাদ সবজি হিসাবে খাওয়া হয়। মূলা অনেক বৈচিত্রময়, আকারে আলাদা, গন্ধযুক্ত, বিভিন্ন রং এবং পরিপক্ব হওয়ার সময়ের বিভিন্নতা রয়েছে। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং মূলার বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু মূলার চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। মূলার বীজ ছোট হলেও হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ১/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ২ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ মূলা চাষের পক্ষে সামান্য আলোই যথেষ্ট, ফলে খেয়াল রাখতে হবে এগুলো যেন দিনে ৫ ঘন্টা সূর্য রশ্মি পায়। ঘরের ভেতরে চাষ করতে চাইলে আলোকিত স্থানে ৮ ঘন্টা যেন থাকে সেদিকে নজর দিতে হবে। বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। স্কোয়াশ পরিণত অবস্থায় হলুদ রং ধারণ করলেও বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন রংয়ের হয়। মধ্য আমেরিকায় প্রথম এটির চাষ ব্যাপকভাবে চালু হয়। এগুলির আকৃতি অনেক বড়ো হতে পারে। স্বাদ, পুষ্টি গুণ ও কোমলতার জন্য স্কোয়াশ খাওয়া হয়। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং স্কোয়াশের বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু স্কোয়াশের চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। স্কোয়াশের বীজ বড় হওয়ায় সহজেই হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্কে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ৩/৪ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ৫ থেকে ১০ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ৪ ফুট দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ মর্নিং গ্লোরির জন্য মধ্যম প্রকার সূর্যালোক জরুরি, নিশ্চিত করতে হবে যেন বীজ বা চারা দিনে ৮ ঘণ্টা সূর্যরশ্মি পায়। বাড়ির ভেতরে পালন করতে চাইলে গ্রো লাইটের মাধ্যমে ১০ ঘন্টা আলো দিতে হবে। বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। সূর্যমুখী বড় আকৃতির গাছ, এর ফুল হলুদ রংয়ের হয়। এই গাছগুলি অনেক লম্বা হতে পারে। বিভিন্ন পাখি এবং জন্তু এই গাছগুলির খেয়ে জীবন ধারণ করতে পছন্দ করে। হাতের কাছে সমস্ত সরঞ্জাম এবং সূর্যমুখীর বীজ তৈরি থাকলে বীজ পুঁতে কিছু সূর্যমুখীর চারা তৈরি করা যাক! প্রথমেই যতগুলো বীজ পুঁততে চাই সে গুলোকে গুনে আলাদা করে ফেলতে হবে। সূর্যমুখীর বীজ ছোট হলেও হাত দিয়ে সেগুলোকে আলাদা করতে পারা সম্ভব। তারপর হাত বা ছোট কাপ ব্যবহার করে পাত্রের ভেতরে মাটি দিতে হবে। কাজটা যথেষ্ট অপরিষ্কার এবং অগোছালো! এটা বাড়ির বাইরে করাই শ্রেয়, বা বাড়ির সিঙ্ককে করা যেতে পারে নয়তো মাটির মণ্ড তৈরি হয়ে যাবে। পাত্রটি মাটি দ্বারা সম্পূর্ণ ভর্তি না করে কিছুটা বাদ দিতে হবে। আলতো করে মাটির উপরিতল মোটামুটি সমান করে নিতে হবে কিন্তু হাত দিয়ে বেশি চাপ প্রয়োগ করলে হবে না। যন্ত্রের মাধ্যমে বা নিজের আঙ্গুল ব্যবহার করে মাটির মাঝখানের ছোট গর্ত তৈরি করতে হবে। যন্ত্রের সাহায্য নিলে ট্রান্সপ্লান্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। গর্তটির আকাশ যেন উপরিতল থেকে ২ ইঞ্চি গভীর হয়। ঐ গর্তে একটি বীজ দিতে হবে! তারপর কিছু পরিমাণ মাটি নিয়ে বীজের উপর ঢেকে দিতে হবে ও আবার আলতোভাবে চাপতে হবে। মাটিতে প্রয়োজনমতো জল দিতে হবে। প্রত্যেকদিন নিয়মমতো বীজে জল দিতে হবে! এই বিষয় নিশ্চিত হতে না পারলে মাটিতে জলের পরিমাণ বোঝার জন্য ললিপপ স্টিক টেস্ট করে দেখা যেতে পারে। ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হলে তথা মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকলে পর্যাপ্ত সূর্যালোকের উপস্থিতিতে নিশ্চিত করা আবশ্যক। যদি বাড়ির ভেতর উদ্যানপালন করতে হয়, সেই ক্ষেত্রে বড় পাথর ব্যবহার করা ভালো যেন চারা গাছের মূল বিনা বাধায় বিস্তৃত হতে পারে। টপ থেকে নিয়ে যদি বাইরে বীজ বপন করতে হয় তবে সেই ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রত্যেকটি বীজ নিজেদের থেকে যেন অন্তত ১৮ ইঞ্চি দূরে থাকে। এর ফলে চারাগুলি বৃদ্ধি পাওয়ার পর্যাপ্ত জায়গা পাবে। কত পরিমাণ আলো ও কোন সময় বীজ বপনের জন্য আদর্শ মর্নিং গ্লোরির জন্য মধ্যম প্রকার সূর্যালোক জরুরি, নিশ্চিত করতে হবে যেন বীজ বা চারা দিনে ৮ ঘণ্টা সূর্যরশ্মি পায়। বাড়ির ভেতরে পালন করতে চাইলে গ্রো লাইটের মাধ্যমে ১০ ঘন্টা আলো দিতে হবে। বেশিরভাগ উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বসন্ত কাল বা বছরের যেই সময় দিন রাতের তুলনায় বড় হয় সেই সময়কে গাছ লাগানোর আদর্শ সময় ধরা হয়ে থাকে। এইসময় বাইরের উষ্ণতা স্বাভাবিকের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বসন্ত আসে। অস্ট্রেলিয়ায় সেপ্টেম্বরের শুরুতে আবার যুক্তরাজ্যে বসন্ত আসে মার্চ মাসের শেষে। তবে সে ক্ষেত্রে বলা যায় রাতেরবেলা বাইরের উষ্ণতা যদি কম থাকে সেই সময়ে সদ্য উদগত বীজকে বাইরে পোঁতা উচিত নয়। কুয়াশা বীজের অঙ্কুরোদগমকে মন্দীভূত করে। মস্তিষ্ক হল সেই অঙ্গ যেটি আমাদের মস্তক বা মাথার ভেতরে থাকে। এটি আমাদের নিজেদের এবং আমাদের চিন্তাভাবনা, অনুভূতি, ব্যক্তিত্ব এবং চেতনাকে তৈরি করে। কিছু পরীক্ষার মাধ্যমে আমাদের মস্তিষ্কের কার্যকলাপ দেখে আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি। কিন্তু মস্তিষ্ক কি করে ওপরে বলা কাজগুলি এত বিস্তারিতভাবে করে তা আজকের মত এত উন্নত দিনেও একটি বড় রহস্য হয়ে আছে, এখনো পরিষ্কার করে বোঝা যায়নি। মস্তিষ্ক আমাদের মাথায় হাড় দিয়ে তৈরি খুলির ভেতরে থাকে এবং বেশ কয়েকটি খণ্ড (গোলাকার আকৃতির অংশ যা পরস্পর সংযুক্ত) দ্বারা গঠিত। একটি মস্তিষ্কের প্রস্থচ্ছেদ করে দেখা গেছে তাতে একটি বহিস্থ অংশ আছে, যেটি হল ধূসর অংশ (ধূসর মস্তিষ্ক) এবং একটি অভ্যন্তরীণ অংশ আছে যেটি হল শ্বেত অংশ (শ্বেত মস্তিষ্ক)। মস্তিষ্ক মূলত স্নায়ু কোষ বা নিউরন (এমন কোষ যে বৈদ্যুতিক সংকেত প্রেরণ করতে পারে) এবং সহায়ক কোষ (গ্লিয়া) দ্বারা গঠিত। অন্যান্য সমস্ত অঙ্গের মতই, এখানে রক্তবাহী নালী এবং সংক্রমণ-মুক্তকারী (ইমিউন) কোষও রয়েছে। স্নায়ু কোষের একটি প্রধান অংশ আছে এবং তার থেকে অনেকগুলি সম্প্রসারণ রয়েছে। একটি স্নায়ু কোষের সম্প্রসারিত অংশগুলিকে বলা হয় ডেনড্রাইট। এরা বৈদ্যুতিক সংকেত গ্রহণ করে। প্রতিটি স্নায়ুকোষের একটি সরু বর্ধিত অংশ থাকে, তাকে বলে অ্যাক্সন। এই অ্যাক্সন বৈদ্যুতিক সংকেতটি পরবর্তী স্নায়ু কোষে প্রেরণ করে। স্নায়ু কোষের প্রধান অংশটি ডেনড্রাইট বা অ্যাক্সনের চেয়ে একটু গাঢ় হয় এবং সেটি প্রধানত ধূসর মস্তিষ্কে অবস্থিত, সেইজন্যই এর রঙ একটু গাঢ় থাকে। অ্যাক্সনগুলি সাদা স্নেহ পদার্থ বা ফ্যাট (লিপিড দিয়ে তৈরি মাইলিন কোষ) দ্বারা আবৃত থাকে এবং আমাদের মস্তিষ্কের শ্বেত অংশটি তৈরি করে। মস্তিষ্ক করোটিক স্নায়ু (ক্রেনিয়াল নার্ভ) এবং মেডুলা থেকে সংকেত গ্রহণ করে। এই সংকেতগুলি আমাদের মস্তিষ্কে আসার পর মস্তিষ্ক সেগুলির শ্রেণীবিভাগ করে প্রয়োজনীয় অঙ্গে নির্দেশ পাঠায়। তুমি এখনই এটি অনুভব করতে পারো, কারণ তুমি সচেতনভাবেই জানো যে তুমি এই পাতাটি পড়ছো এটি একটি সচেতন চাক্ষুষ প্রক্রিয়া। এছাড়াও তুমি শব্দ শুনতে পাও, তুমি আবেগ অনুভব করো, কেউ স্পর্শ করলে বা সুড়সুড়ি ইত্যাদি দিলে তুমি অনুভব করতে পারো, এ সমস্তই মস্তিষ্ক নিয়ন্ত্রণ করে। তুমি যা দেখতে পাচ্ছো বা তোমার সাথে যা ঘটছে তাকে যদি ইনপুট বলি, তাহলে এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে তুমি যা করছো তা হল আউটপুট''। আমরা আমাদের মেজাজ, অবস্থান বা চিন্তাভাবনা পরিবর্তন করে আমাদের সাথে যা ঘটছে তার প্রতিক্রিয়া জানাই। মস্তিষ্ক তার মধ্যস্থিত স্নায়ু কোষ এবং মেডুলা দিয়ে শরীরের নড়াচড়াও পরিচালনা করে। করোটিক স্নায়ু এবং মেডুলা তোমার ওপর যা করা হচ্ছে তাই নিয়ে কাজ করে এবং আরও অন্যরা আছে যারা তোমার মাধ্যমে এর প্রতিক্রিয়া দেওয়া (আউটপুট) নিয়ে কাজ করে। মস্তিষ্কের আরও অনেক কাজ রয়েছে যেগুলি অবচেতন ভাবে হয়ে যেতে থাকে, যেমন নিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাস। এর জন্য আমাদের সচেতনভাবে চিন্তা করার দরকার পড়েনা। মস্তিষ্ক শরীরের অন্যান্য সমস্ত অঙ্গ -প্রত্যঙ্গ এবং তাদের কাজ যেমন পাচন, শ্বাস -প্রশ্বাস ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে। মস্তিষ্ক কোন অঙ্গ প্রণালীর সাথে যুক্ত থাকে মস্তিষ্ক আসলে শরীরের প্রায় প্রতিটি অঙ্গের সঙ্গে স্নায়ুর মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। আমরা আমাদের মাথার উপরের অংশ, আমাদের পায়ের আঙুলের ডগা অনুভব করতে পারি এবং আমরা হাঁটার সাথে সাথেই ভ্রূকুটিও করতে পারি। এছাড়াও পাকস্থলী, থাইমাস বা প্লীহার মত অঙ্গগুলি মস্তিষ্কের সাথে সংযুক্ত থাকে। আমরা এই অঙ্গগুলির কার্যকলাপ অনুভব করতে পারি না, এটি মস্তিষ্কের ইনপুট এবং আউটপুটের অবচেতন প্রক্রিয়াকরণের একটি উদাহরণ। মস্তিষ্ক কিভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে মস্তিষ্ক স্নায়ু কোষের সমন্বয়ে গঠিত দীর্ঘ স্নায়ুর মাধ্যমে শরীরের অন্যান্য অঙ্গের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। বৈদ্যুতিক সংকেত দ্বারা সংযুক্ত অঙ্গগুলিতে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় এবং সংবেদনশীল স্নায়ু কোষের শেষ প্রান্ত (ডেনড্রাইট বা অন্যান্য বিশেষ কাঠামো) ইনপুট সংগ্রহ করতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, পেশীগুলিতে বৈদ্যুতিক সংকেত রাসায়নিক সংকেতে রূপান্তরিত হয়। তখন স্লাইডিং ফিলামেন্ট তত্ত্বের (একটি পেশী আর একটি পেশীর ওপর দিয়ে পিছলে চলে যায়) মাধ্যমে পেশীর সংকোচন ঘটে। কিভাবে তুমি তোমার মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে পারো মস্তিষ্কের ব্যায়াম তোমার মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করবে এবং তোমাকে নতুন জিনিস শিখতে, বুঝতে এবং দ্রুততর হতে সহায়তা করবে। মস্তিষ্কের ব্যায়ামের মধ্যে রয়েছে পড়া, ধাঁধার সমাধান করা বা কেবল সক্রিয় থাকা: বাইরের প্রকৃতি অন্বেষণ করা, বাড়ির অভ্যন্তরে খেলাধুলা করা। টিভি দেখা অবশ্য একটি নিষ্ক্রিয় কর্ম এবং এটি তোমার মস্তিষ্কের দক্ষতা উন্নত করতে সাহায্য করবে না। নিজেকে কর্মক্ষম এবং তীক্ষ্ণ রাখতে তোমার বিভিন্ন কার্যকলাপের মধ্যে একটি সুস্থ ভারসাম্য থাকা উচিত। কিছু খেলাধুলা যেমন বক্সিং বা বাঙ্গি জাম্পিং মস্তিষ্কের ক্ষতি করে বলে জানা যায় এবং তোমার এগুলি এড়িয়ে চলা উচিত। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া মস্তিষ্ক সুস্থ রাখার আরেকটি উপায়। বীজের গভীরতা ও বীজের ব্যবধান ''বীজের ব্যবধান হলো সেই পরিমাণ যা বলে একটি বীজ বা বীজগুচ্ছ অপর বীজ বা বীজগুচ্ছ থেকে ঠিক কতটা দূরে লাগানো হয়েছে। এটা করা হয়ে থাকে যেন চারা গাছের বৃদ্ধির সময় শিকড় মাটিতে যথেষ্ট পরিমাণ ছড়িয়ে পড়ার মত জায়গা ও বিটপ পর্যাপ্ত পরিমাণ সূর্য রশ্মি পায়। এটি সার্বিক বৃদ্ধিতে সহায়ক। বৃহদন্ত্র হল পাচনতন্ত্রের একদম শেষ অংশ। বৃহদন্ত্রে এসে, খাদ্য সম্পূর্ণ পাচিত হয়ে যায়, এখানে খাদ্যের শেষ অংশের পুষ্টি শোষণ করে নেওয়া চলতে থাকে। পাচিত খাদ্যের সম্পূর্ণ পুষ্টি গ্রহণ হয়ে গেলে যা পড়ে থাকে তাকে বলা হয় বর্জ্য। এটি শরীর থেকে বার করে দিতে হয় এবং সেই কাজটিও এই শেষ অংশেই হয়। বৃহদন্ত্রে এসে খাদ্যের পাচন শেষ হয়। পাচনতন্ত্রের অন্যান্য যে কোন অংশের চেয়ে বৃহদন্ত্রের মধ্যে খাদ্য বেশি সময় ধরে থাকে। সারা দিন বা তার বেশি সময় পর্যন্তও সেখানে খাবার থাকতে পারে। খাদ্যের অবশিষ্ট পুষ্টিকর অংশ এখানে এসে রক্তে শোষিত হয়। বৃহদন্ত্রের মধ্যে যে তরল প্রবেশ করে তার অধিকাংশই জল। এই জলেরও অনেকটা অংশ রক্তে শোষিত হয়। এরপরে যা অবশিষ্ট পড়ে থাকে তা হল বর্জ্য বা মল। তুমি বাথরুমে গিয়ে এই অংশটি শরীর থেকে বাইরে বার করে দাও। ==বৃহদন্ত্র কিভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে বৃহদন্ত্র সংযুক্ত থাকে ক্ষুদ্রান্ত্রের সাথে। যদিও বৃহদন্ত্র দৈর্ঘ্যে ক্ষুদ্রান্ত্রের থেকে অনেক ছোট, কিন্তু পাচন ব্যবস্থায় এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জল মিশ্রিত খাদ্য ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে বৃহদন্ত্রের মধ্যে আসে। খনিজ এবং জল বৃহদন্ত্র থেকে রক্তে শোষিত হয়। তারপর সেগুলি শরীরের বাকি অংশে ব্যবহার করা যায়। স্তন্যপায়ী জীবজগতের একটি ভাগ এবং যেহেতু মানুষ নিজেও একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী, তাই আমরা এই সম্পর্কে অনেক জানি। স্তন্যপায়ী বলতে সাধারণত মাতৃপ্রাণীর স্তন্যদুগ্ধ পান করে জীবনধারণকারী প্রাণীসমূহকে বোঝানো হয়। এরা কর্ডাটা পর্বের অন্তর্গত ম্যামালিয়া শ্রেণীর অধীনে উন্নত গঠনের মেরুদণ্ডী প্রাণী। ১৭৫৮ সালে ক্যারোলাস লিনিয়াস স্তন্যপায়ী বলতে ম্যামাল শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন। ২) স্তন্যপায়ী প্রাণিরা সন্তান প্রসব করে, তবে এর ব্যতিক্রম আছে। যেমন: প্লাটিপাস ৪) চোয়ালে বিভিন্ন ধরনের দাঁত থাকে। ৫) শিশুরা মাতৃদুগ্ধ পান করে। ৬) হৃৎপিণ্ড চার প্রকোষ্ট বিশিষ্ট। স্তন্যপায়ী প্রাণীর শিশুরা সম্পূর্ণভাবে তাদের মায়ের জরায়ুতে বেড়ে ওঠে। ক্যাঙারুর মতো মারসুপিয়ালদের সন্তানরা তাদের মায়ের পাকগ্রন্থির চামড়া যারা নিয়মিত পকেটে বেড়ে ওঠে। মেরুদণ্ড ছাড়া কি বাঁচতে পারবে না, তুমি মেরুদণ্ড ছাড়া বাঁচতে পারবে না। এটি অনেকগুলো কশেরুকা দিয়ে গঠিত, যা বিশেষ ধরণের হাড়, এগুলো কলাম আকারে সাজানো, তাই এটিকে কশেরুকা কলাম হিসেবেও উল্লেখ করা যেতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, মেরুদণ্ডী হওয়ার জন্য, ছোট মাছ থেকে শুরু করে জিরাফ বা নীল তিমির বিশাল মেরুদণ্ডী প্রাণি যা এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় প্রাণী হিসাবে পরিচিত সকলেরই শিরদাঁড়া থেকে শুরু করে এমন কলাম থাকতে হবে। এটি ছাড়া, আপনার শরীর একেবারে ভিন্ন হবে; উদাহরণস্বরূপ, অক্টোপাসের নেই। অধিকাংশ মানুষ মাছের মেরুদণ্ড দেখেই এটি দেখতে কেমন তার অনুমান করে, যেহেতু মাছের মেরুদণ্ডও কলামাকৃতির অস্থিমজ্জা। মানুষ এবং অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণী (একটি মেরুদণ্ড ভিত্তিক কঙ্কালের প্রাণী) কলামটি সম্পূর্ণভাবে বাইরে থেকে সরাসরি দেখা যায় না, তবে এটি অনুভূত হতে পারে এবং কখনও কখনও মানুষের ধড়ের পিছনে ত্বকের নিচে দৃশ্যমানভাবে লক্ষ্য করা যায়। এই কারণে আমরা যে কোন রিজ ফর্মেশনের জন্য মেরুদণ্ড শব্দটি ব্যবহার করি। শুধু আপনার পিছনে আপনার আঙ্গুল রাখুন! যদি আপনি একটি সম্পূর্ণ মেরুদণ্ডের দিকে তাকান, এটি বাঁকা কলাম আকৃতির অস্থি দ্বারা গঠিত। মেরুদণ্ড মোট ৩৩টি কশেরুকায় বিভক্ত, সাতটি "গ্রীবাসম্বন্ধীয়" বা ঘাড়ের কশেরুকা, বারটি পৃষ্ঠদেশীয়" বা মধ্য-দেহ কশেরুকা, পাঁচটি "কটিদেশীয়" বা নিম্ন পৃষ্ঠদেশীয় কশেরুকা, এবং পাঁচটি "ত্রিকাস্থিসংক্রান্ত" বা নিম্নকটিদেশীয় কশেরুকা এবং সবশেষে চারটি "অনুত্রিকাস্থি" বা লেজ কশেরুকা। প্রতিটি কশেরুকা কিছুটা ভিন্নাকৃতির, কিন্তু তাদের সবার একই মৌলিক অংশ রয়েছে। মেরুদণ্ডটি শরীর এবং মাথার খুলিকে সর্বাধিক সমর্থন করে থাকে। এটি আপনার স্নায়ুতন্ত্রকে রক্ষা করে, এবং কশেরুকা অস্থি মজ্জার গভীরে এটি আপনার শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার উপাদান তৈরি করে এবং "স্পাইনাল কর্ড" নামে স্নায়ু তন্তুগুলি তৈরি করে। এই স্নায়ু তন্তুগুলির সাথে সংযোগ না করে, আপনার মস্তিষ্ক শরীরের সেই অংশকে নাড়াতে বলতে পারে না। এজন্যই মেরুদণ্ড এত গুরুত্বপূর্ণ! ==কিভাবে মেরুদণ্ড শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে মেরুদণ্ড হচ্ছে আপনার কঙ্কালের প্রধান অংশ, এটি আপনার মাথার খুলির নিচের ডগা এবং যে স্নায়ুগুলিকে সমর্থন করে তা আপনার মস্তিষ্কের সাথে সংযুক্ত, এইভাবে, কেন্দ্রীয় সুইচবোর্ডের মতো শরীরের অন্যান্য সমস্ত অঙ্গের সাথে সংযোগ স্থাপন করা। সুতরাং, সাধারণভাবে, মেরুদণ্ড আপনার শরীরের সমস্ত ধরণের সংযোগের সাথে সংযুক্ত! বার্তা প্রবাহের অনুমতি দেয় এবং তাই আপনি চলাফেরা, বাঁকানো, নতজানু, দাঁড়ানো, বসতে এবং অন্যান্য সব ধরনের দারুণ সব চলাফেরাগুলো করতে পারেন। ==আপনি কিভাবে আপনার মেরুদণ্ড সুস্থ রাখতে পারেন মেরুদণ্ডের বড় অংশই হাড়ে। যদি এটি ভেঙে যায়, তাহলে ভাঙ্গার অংশ হতে শরীরের নিচের অংশকে নড়াচড়া করতে পারবেন না, যেহেতু হাড়টি "মেরুদন্ডী কর্ড" কে নিয়ন্ত্রণ করে। কম্বোজ বা মোলাস্করা পোকামাকড় বা ইনসেক্ট পরিবারের সদস্য না হলেও অনেকে এমনটাই মনে করে থাকেন। তাদের ডানার অনুপস্থিতির মাধ্যমে পোকামাকড় থেকে কম্বোজীদের আলাদা করা যায়। এছাড়াও এরা উষ্ণ রক্তের প্রাণী নয়। অনেকেই এরকম কম্বোজী প্রাণী দেখে ভয় পান, কিন্তু এই প্রাণীগুলি সাধারণত বেশ শান্ত এবং নিরীহ স্বভাবের হয়। কম্বোজীরা বন্য পরিবেশে বা অসহায় অবস্থায় মানুষকে আক্রমণ করে না। একটি কম্বোজী প্রাণীর যত্ন নিতে, এটিকে খুব সাবধানে আলতো করে ধুয়ে নিতে হবে এবং এটিকে ছোট পাতা বা ডাল খাওয়াতে হবে। তবে বেশিরভাগ মানুষ পোষা প্রাণী হিসাবে এই ধরনের কম্বোজী রাখার পরামর্শ দেন না। একটি কম্বোজী প্রাণীর খোলস থাকতে পারে বা নাও থাকতে পারে। খোলসের উপস্থিতির উপর ভিত্তি করে কম্বোজী প্রাণীকে শ্রেণীবিন্যাস করা যাবে না কারণ কম্বোজী নয় এমন প্রাণী, যেমন কচ্ছপের খোলস থাকে। শান্ত স্বভাবের হওয়া সত্ত্বেও কম্বোজী প্রাণীদেরকে প্রায়শই ক্ষতিকারক বা বিরক্তিকর হিসাবে বিবেচিত করা হয়। বাগান থেকে এগুলি দূর করার পরামর্শ দেওয়া হয় নয়তো ছোট বাচ্চারা এগুলো নিয়ে খেলে থাকে। এই পর্বের অধিকাংশ প্রজাতি সামুদ্রিক। এরা অধিকাংশ অগভীর জলে বসবাস করে। এই পর্ব সবচেয়ে বৃহত্তম সামুদ্রিক অমেরুদন্ডী প্রাণীর প্রজাতি। *এদের দেহ নরম। নরম দেহটি শক্ত খোলস ম্যান্টল দিয়ে আবৃত। *পেশিবহুল পা দিয়ে এরা চলাচল করে। *বহিঃত্বক, ফুসফুস বা ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়। *রক্তে হিমোসায়ানিন ও অ্যামিবোসাইট কণিকা থাকে। ক্ষুদ্রান্ত্র হল আমাদের শরীরের পাচনতন্ত্রের একটি অংশ। এটি খাদ্য হজমের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। ক্ষুদ্রান্ত্র একটি দীর্ঘ, সরু নল যেটি আমাদের পেটের নিচের অংশে (আমাদের শরীরের যে অংশকে আমরা সাধারণত "তল পেট" বলি) কুণ্ডলী পাকিয়ে থাকে। এটি ২০ ফুটেরও (৬ মিটার) বেশি দীর্ঘ! এটি পাচনতন্ত্রের সবচেয়ে দীর্ঘ অংশ। এত দীর্ঘ একটি অঙ্গ আমাদের শরীরে খুব অল্প জায়গার মধ্যে ধরে যাবার একটিমাত্র উপায় হল কুণ্ডলী পাকিয়ে পেঁচিয়ে থাকা এবং এটি আমাদের শরীরে সেইভাবেই থাকে। ক্ষুদ্রান্ত্র প্রায় ২০ ফুট লম্বা। খাদ্যের সবচেয়ে বেশি পাচন কার্য সম্পন্ন হয় ক্ষুদ্রান্ত্রে। এখানে খাদ্য খুব ছোট ছোট কণায় ভেঙে যায়। অবশেষে, যখন খাদ্যকণাগুলি যথেষ্ট ছোট হয়ে যায়, তারা রক্তে শোষিত হয়, এবং সেই রক্ত ​​শরীরের সব অংশে পুষ্টি বহন করে নিয়ে যায়। ==ক্ষুদ্রান্ত্র কিভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ রাখে ক্ষুদ্রান্ত্র পাকস্থলীর সাথে সংযুক্ত থাকে। খাদ্যের অংশ পাকস্থলীতে কিছুটা পাচিত হবার পর তা ক্ষুদ্রান্ত্রে চলে আসে। ক্ষুদ্রান্ত্রের পুরো দৈর্ঘ্য পার করে প্রায় সম্পূর্ণ পাচিত খাদ্য চলে যায় বৃহদন্ত্রের মধ্যে। অন্যান্য অঙ্গের মতই, ক্ষুদ্রান্ত্র রক্তবাহী নালিকা থেকে অক্সিজেন পায়। রক্ত ক্ষুদ্রান্ত্র থেকেও খাদ্যের পুষ্টি সংগ্রহ করে শরীরের বাকি অংশে বহন করে নিয়ে যায়। আমাদের শরীরের রক্ত সংবহনতন্ত্রের মাধ্যমে এই কাজটি হয়। শারীরস্থান বা অ্যানাটমি আমাদের শরীরের অংশগুলির গঠন এবং সম্পর্ক বর্ণনা করে। আমাদের দেহ কিভাবে অনেক অংশের সমন্বয়ে গঠিত তা বর্ণনা করলে আমাদের দেহের কার্যকারিতা অনুমান করতে এবং বুঝতে সুবিধা হয়। এই বইটি বেশিরভাগই অ্যানাটমি বা শারীরস্থান সম্পর্কে। বিষয়টি বেশ আকর্ষণীয় যে, আমাদের শরীর কতটা সমন্বয় পূর্ণভাবে সুপরিকল্পিত নকশা গঠন করা হয়েছে। শারীরস্থান বিদ্যার মূল কাজ একটি অঙ্গ বা অঙ্গসমষ্টি নিয়ে কাজ করে। এক একটি অঙ্গ আমাদের শরীরের এক একটি স্বতন্ত্র ও‌ নির্ধারিত কাজ করে থাকে, উদাহরণস্বরূপ আমাদের হৃৎপিণ্ড। প্রতিনিয়ত সঞ্চরণশীল (যে সমস্ত অঙ্গ অধিকাংশ সময় বা সম্পূর্ণভাবে নড়াচড়া করছে) অঙ্গগুলি পেশী, হাড় এবং টেন্ডন বা পেশীবটী সংলগ্ন হয়ে কাজ করে। এই জাতীয় অঙ্গের সমষ্টিকে অঙ্গতন্ত্র বলা হয়। কিভাবে একটি নির্দিষ্ট অঙ্গের নাগাল পাওয়া যাবে যদি কেউ একটি অঙ্গ বা একটি অঙ্গতন্ত্রের শারীরস্থান সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখতে পারেন, তবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে তিনি একটি অঙ্গের অবস্থান দূর থেকে বা খুব কাছ থেকে অনুভব করতে পারছেন। অঙ্গ এবং তন্ত্র থেকে আরও ভেতরে যদি তার কোষীয় স্তরের কার্যকারিতা সম্পর্কে জানতে হয় তবে আবশ্যিকভাবে একটি অণুবীক্ষণ যন্ত্রের প্রয়োজন। প্রতিটি অঙ্গই একাধিক কোষের সমন্বয়ে তৈরি। কোন একটি অঙ্গ কে খুব ভালোভাবে জানার জন্য, সেটিকে বাইরে থেকে খালি চোখে দেখে বুঝতে পারতে হবে, যা ম্যাক্রোস্কোপিক ভিউ বা উপরি দৃশ্য নামে পরিচিত এবং কোষীয় স্তরে, যা মাইক্রোস্কোপিক ভিউ বা আণুবীক্ষণিক দৃশ্য উভয় বিষয়কেই ভালোভাবে শিখতে হবে। ফলে কোন একটি নির্দিষ্ট অঙ্গের বৈশিষ্ট্যের বর্ণনায় উপরি দৃশ্য ও আণুবীক্ষণিক দৃশ্য উভয় প্রকার শনাক্তকরণ পদ্ধতিই থাকে। আমরা এখন শারীরস্থানের কিছু উপ-বিষয়কে তালিকাভুক্ত করি যেখানে এই বইটিতে সেই অঙ্গগুলি সম্পর্কে আরও তথ্য পাওয়া যাবে৷ শরীরে‌ বিভিন্ন ধরনের অঙ্গ রয়েছে যেমন হৃৎপিণ্ড, যকৃত, মস্তিষ্ক ইত্যাদি। সঞ্চারণশীল বা ঐচ্ছিক অঙ্গ বলতে যে সমস্ত অঙ্গ নাড়াচাড়া করার প্রয়োজন পড়ে তাদেরকে বোঝায় যেমন হাড় বা অস্থি, পেশী এবং টেন্ডন। যখন আমরা হাঁটা, লাফানো, ওঠানামা বা কথা বলতে গিয়ে মুখভঙ্গি বদল এধরনের কাজগুলোকে মুভমেন্ট বলে আখ্যায়িত করছি তখন আমাদের দেহের ভেতরে ঐরকম একাধিক মুভমেন্ট স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে হয়ে চলেছে। উদাহরণস্বরূপ, আমাদের পরিপাকতন্ত্র হজম প্রক্রিয়ার কাজে খাদ্য পরিবহনের জন্য তন্ত্রের অঙ্গগুলির পেশী ব্যবহার করে। আবার একই রকম ভাবে আমাদের দেহের ভেতরে ডায়াফ্রাম বা মধ্যচ্ছদার আন্দোলনের ফলে আমরা প্রশ্বাস নিতে এবং নিঃশ্বাস ছাড়তে পারি। তথাকথিত সংবহনতন্ত্রে এমন সব কিছু জড়িত যা আমাদের রক্তকে সুশৃঙ্খল এবং সর্বদা প্রবহমান রাখে। অন্তর্ভুক্ত অঙ্গগুলি হল রক্তনালী, হৃদপিণ্ড, অস্থি মজ্জা এবং প্লীহা। যকৃতও আমাদের শরীরে রক্তকে স্বাভাবিক রাখতে অংশ নেয়, তবে এর আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে। ফুসফুস রক্ত ​​পরিশোধন ও অক্সিজেনেশনে সাহায্য করে। শ্বসনতন্ত্র আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে দেহে অক্সিজেন প্রবেশ করতে ও তার চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে। এই তন্ত্রের সাথে জড়িত অঙ্গগুলি হল মুখ, আলজিহ্বা, শ্বাসনালী এবং ফুসফুস। শ্বসনতন্ত্র সংবহনতন্ত্রের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত, কারণ রক্তের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল দেহে অক্সিজেন পরিবহন করা। হৃৎপিণ্ড একটি পাম্পের মতো কাজ করে যা শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন যুক্ত বিশুদ্ধ রক্ত সঞ্চালন করে এবং অশুদ্ধ রক্ত পরিশোধনের জন্য ফুসফুসের দিকে সঞ্চালন করে। ফুসফুসের প্রধান কাজ হল গ্যাস বিনিময় অর্থাৎ কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অক্সিজেনের ব্যাপন পরিবহন। পালমোনারি কৈশিকগুলির একটি বিশেষ নেটওয়ার্ক রয়েছে যা অ্যালভিওলি জুড়ে গ্যাসের আদান প্রদান করে। ফুসফুসে ফুসফুসীয় রক্তজালকের একটি বিশেষ প্রকার জাল গঠন করা থাকে যা বায়ুথলি থেকে অক্সিজেন কৈশিকাগুলিতে (জালক) প্রবেশ করতে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড বায়ুথলিতে প্রেরণ করতে সাহায্য করে। বায়ুথলি ও ফুসফুসীয় রক্তজালক জুড়ে চাপের নতিমাত্রা তৈরীর কারণে গ্যাসের এই বিনিময় ঘটে। বায়ুথলি হল ফুসফুসের কার্যকরী একক। তুমি কি এখন ক্ষুধার্ত? আমাদের পৌষ্টিক তন্ত্রের কাজ হয় আমরা যে সমস্ত খাবার খাই তা একাধিক প্রক্রিয়ায় পাচিত করা। গৃহীত খাদ্য মুখ থেকে গলবিল, গ্রাসনালী বা ইসোফেগাস হয়ে পাকস্থলী বা স্টমাকে গিয়ে জমা হয়। সেখানে কিছুক্ষণ থাকার পর খাদ্য ক্ষুদ্রান্ত্র এবং বৃহদন্ত্রের দিকে এগিয়ে যায় যেখানে খাওয়ার থেকে পুষ্টি (গৃহীত খাদ্যে ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র কণা যা আমাদের দেহ কাজে লাগাতে সক্ষম) ও জল শোষিত হয়। পরিশেষে অপাচ্য অংশ মল হয়ে পায়ু পথে নির্গত হয়। রেচনতন্ত্র বলতে আমরা যেটা বুঝি সেটা হল মূত্রত্যাগ করা বা যখন বেগ পায় তখন তা করা। আমাদের দেহের একজোড়া বৃক্ক রয়েছে যা রক্তকে পরিশোধিত করে। এর সাথে সাথে বলার জরুরি যদি আমরা অতিরিক্ত তরল পান করি, তবে তা রেচনতন্ত্রের পথে বাহিত হয়ে বৃক্ক থেকে মূত্র রূপে মূত্রথলিতে গিয়ে জমা হয়। যেহেতু রেচনতন্ত্রের মাধ্যমে দেহে তৈরি হওয়া একাধিক অস্বাস্থ্যকর বস্তু কণার দেহের বাইরে রেচিত হয়, তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করা প্রয়োজনীয়, তবে অত্যধিক হারে নয়। পুরুষ এবং নারীর ক্ষেত্রে জননতন্ত্র পৃথক পৃথক হয়। উভয়ের পৃথক এই অঙ্গগুলি যুগলের সন্তান গ্রহণের সহায়ক। নারী দেহের জরায়ুতে একটি শিশু বাহিত তথা পালিত হয়।‌‌ গর্ভাবস্থায় প্লাসেন্টা বা অমরা নামে একটি বিশেষ এবং অস্থায়ী অঙ্গ তৈরি হয় মাতৃ দেহ থেকে শিশুর দেহের পুষ্টি সঞ্চারনে সাহায্য করে। স্নায়ুতন্ত্র তৈরি মস্তিষ্ক, মেডুলা এবং স্নায়ু কোষ নিয়ে। স্নায়ুতন্ত্র আমাদের চেতনা ধারণ করে এবং আমরা আমাদের স্নায়ুতন্ত্রকে আমাদের শরীরের বাকি অংশকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহার করি। স্নায়ু তন্ত্র প্রাণীদেহের ঐচ্ছিক ও অনৈচ্ছিক কাজগুলি সমন্বয় করে এবং দেহের বিভিন্ন অংশে সংকেত প্রদান করে। যকৃত দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, এটি এমন কিছু উপাদান তৈরি করে যা অন্য কোষের পক্ষে কার্যকরী। যকৃৎ থেকে নির্গত পিত্ত পৌষ্টিকতন্ত্রের পক্ষে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ, যা স্নেহ জাতীয় পদার্থ শরীরের শোষণ করাতে সহায়ক। এটি শরীরে গ্লাইকোজেন রূপে শক্তি সঞ্চিত করে রাখে যা আপদকালীন সময়ে গ্লুকোজে পরিণত হয়ে তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদান করে। এইভাবে এই অঙ্গটি অন্যান্য অঙ্গ কে তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদান করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি জেনে রাখা দরকার যে মস্তিষ্কে নিরবিচ্ছিন্ন তিন মিনিট গ্লুকোজ এবং অক্সিজেন না গেলে ওই ব্যক্তি সঙ্গে সঙ্গে অচেতন হয়ে পড়বে। থাইমাস, প্লীহা এবং টনসিল শিশুদের ক্ষেত্রে অনাক্রম্যতা তৈরি করতে সাহায্য করে যা ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের আক্রমণ প্রতিহত করে। শরীরের বৃহত্তম অঙ্গ হয়েও এপিডার্মিস যা আমাদের কাছে সহজভাবে ত্বক নামে পরিচিত। সঞ্চালনশীল অঙ্গ ধরনের অঙ্গ নাড়াচাড়া বা চলন-গমনের সহায়ক যেমন: অস্থি, পেশী ও টেন্ডন চোখ প্রাণীর আলোক-সংবেদনশীল অঙ্গ ও দর্শনেন্দ্রিয়, যা আমাদের কোন কিছু দেখতে সাহায্য করে। প্রাণীজগতের সবচেয়ে সরল চোখ কেবল আলোর উপস্থিতি বা অনুপস্থিতির পার্থক্য করতে পারে। উন্নত প্রাণীদের অপেক্ষাকৃত জটিল গঠনের চোখগুলো দিয়ে আকৃতি ও বর্ণ পৃথক করা যায়। এখানে আপনি চোখ সম্বন্ধে অনেক তথ্য আহরণ করতে পারবেন। কিন্তু মনে রাখা দরকার পাতাটি পেশাদারী নয় বরং একটি উপরি রূপরেখা প্রদান করবে মাত্র। চোখ হলো আমাদের দেহের অঙ্গ যা আলো অনুভব করতে পারে। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের চারিদিক দেখতে পাই ও বুঝতে পারি বিভিন্ন বস্তুর অবস্থান, আকার আকৃতি একাধিক বস্তুর পারস্পরিক সম্পর্ক। আমরা দূরবর্তী বস্তু নিকটবর্তী বস্তুর দূরত্ব পার্থক্য, তার রং এবং আকৃতি সহজেই বুঝতে পারি। চোখ কিছুটা ক্যামেরার মত কাজ করে সেখানে চোখের পরকলা বা অক্ষিকাঁচ ক্যামেরার লেন্সের মতো কাজ করে, নেত্রপল্লব বা চোখের পাতা ক্যামেরার শাটার ও রেটিনা বা অক্ষিপট ফটোগ্রাফিক ফিল্মের প্রতিস্থাপন। ==চোখ কি রকম দেখতে আকার ==চোখের অংশ গুলো কি কি অংশ চোখ একাধিক ভিন্ন ভিন্ন অংশে বিভক্ত। অক্ষিগোলকের সাদা অংশটিকে স্ক্লেরা বা শ্বেতমন্ডল বলা বলা হয়। মজার বিষয় এই যে একমাত্র মানুষের ক্ষেত্রে যখন আমরা চোখ খুলি এই স্ক্লেরা দেখতে পাওয়া যায় অন্য প্রাণীর ক্ষেত্রে এই সাদা অংশ বাইরে থেকে দেখতে পাওয়া যায় না। একেবারে সামনের অংশ বাদ দিয়ে চোখের বাকি অংশ এই সাদা রঙের স্ক্লেরা দ্বারা আবৃত থাকে। চোখের একদম সামনের দিকের অংশটিকে কর্নিয়া বা অচ্ছোদপটল বলা হয়। এই অংশটিকে চোখের বর্ম বলা যেতে পারে। স্বচ্ছ হওয়ার কারণে এর মাধ্যমে আলো যাতায়াত করতে পারে। এই কর্নিয়ার নিচে (ভেতর) রয়েছে আইরিশ বা কণীনিকা এবং পিউপিল বা অক্ষিকূট বা নয়নতারা। পিউপিল হলো মাঝখানের কালো বৃত্তাকার অংশ। এটি আসলে একটি গর্ত বা তারারন্ধ্র আলোকে চোখের ভেতরে প্রবেশ করতে সাহায্য করে। আইরিশ হল পিউপিলের চারদিকে থাকা রঙিন পর্দা। এটি মাংসল অংশ, যার সংকোচন ও প্রসারণের ফলে, কম বা বেশি আলোর প্রবেশ নিয়ন্ত্রিত হয়। এর পেছনেই হয়েছে লেন্স বা অক্ষিকাঁচ, যা আলোকে ফোকাস (অধিশ্রয় বা নাভিগত করানো) করে তা রেটিনা বা অক্ষিপটের উপর ফেলে। এটি জেলির মত পদার্থ দ্বারা নির্মিত এবং আকারে উভতল উত্তল। লেন্স এবং কর্নিয়ার মাঝে রয়েছে অ্যাকুয়াস হিউমর বা অক্ষিস্নেহ নামে তরল। একইরকম ভাবে লেন্সের পিছনে অক্ষিগোলকের বেশিরভাগ অংশ জুড়ে রয়েছে ভিট্রিয়াস হিউমর বা অক্ষিরস। রেটিনা হল চোখের পিছন দিকে ভেতর দিকের প্রান্ত। এই অংশে আমরা যা দেখতে পাই বা আমাদের চোখের ভেতর যাই আলো পতিত হয় তা মস্তিষ্কের ভাষা তথা ইলেকট্রিক ইমপালস বাস তরঙ্গ স্পন্দনে ভাষান্তর হয়। রেটিনার প্রান্ত বরাবর রয়েছে হাজার হাজার ছোট ছোট রড এবং কোন কোষ, যা আলোর উজ্জ্বলতা বিচারে তার রং এবং পরিমাণ বুঝতে পারে। রড এবং কোন কোষের মাধ্যমে আহরিত আলোকীয় তথ্য চোখের পিছন দিকে থাকা অপটিক নার্ভ বা দর্শন স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে গিয়ে পৌঁছায়। রেটিনা এবং স্ক্লেরার মাঝে রক্ত সমৃদ্ধ কালো রঙের অংশটিকে কোরয়েড কৃষ্ণমন্ডল বলা হয়, এর অপটিক নার্ভ সংলগ্ন অঞ্চলকে বলা হয় ব্লাইন্ড পয়েন্ট বা অন্ধবিন্দু। সিংহভাগ প্রতিফলন হয় কর্নিয়া অ্যাকুয়াস হিউমর এবং ভিট্রিয়াস হিউমরের মাধ্যমে আর লেন্সের কাজ প্রতিবিম্ব রেটিনায় ফোকাস করা। সিলিয়ারি পেশী এর মাধ্যমে লেন্স চোখের সামনের দিকে আটকে থাকে। এই বেশি কার্যকারিতার জন্য লেন্সের পুরুত্ব পরিবর্তন হয় এবং আমরা সামনের বস্তু ও দূরের বস্তু পৃথক করতে পারি। এটা চোখের আচ্ছাদনকারী সাদা অংশ। এটা চোখে বহীরাবরকের পেছনের দিকের ৫/৬ অংশ স্থান জুড়ে অবস্থিত। এটা ও ভিতরের তরল পদার্থগুলো (অ্যাকুয়াস হিউমার ও ভিট্রিয়াস হিউমার) মিলে চোখের সূক্ষ্ম অংশগুলোকে রক্ষা করে। এটি সাদা ও অস্বচ্ছ এবং সাদা বর্ণের কোলাজেন তন্তু দ্বারা গঠিত যার ভিতরে আলো প্রবেশ করতে পারে না। এটা গম্ভুজ আকারের স্বচ্ছ পর্দা যা চোখের সামনের অংশ ঢেকে রাখে। এটি চোখে বহীরাবরকের সামনের দিকের ১/৬ অংশ স্থান জুড়ে অবস্থিত। এটা স্বচ্ছ, কারণ এতে কোন রক্তজালিকা নেই। চোখ প্রতিস্থাপন বলতে আসলে কর্নিয়ার প্রতিস্থাপন বুঝায়। এটা জলীয় পদার্থের মত তরল পদার্থ যা সিলিয়ারি বডি থেকে উৎপন্ন হয়। চোখের সামনের অংশ (লেন্স এবং কর্নিয়ার মধ্যবর্তী অংশ) এই তরলে পূর্ণ থাকে। এটা চেখের রঙিন অংশ যা অনেকটা আংটির মত। এটা বিভিন্ন রঙের হয়। যেমন- বাদামি, সবুজ, নীল ইত্যাদি। আলোর তীব্রতার উপর নির্ভর করে আইরিশ সংকোচিত বা প্রসারিত হয়। এতে পিউপিলের আকার পরিবর্তিত হয় এবং লেন্স ও রেটিনায় আপতিত আলোর পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়। এছাড়াও দুই ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি দিয়ে আইরিশ গঠিত। এটা হল আইরিশের মাঝের খোলা অংশ যেখান দিয়ে আলো লেন্সে প্রবেশ করে। এটার আকার আইরিশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। তারারন্ধ্রের মধ্য দিয়ে আলো চোখের ভিতরে প্রবেশ করে। রেটিনার উপর আলোক রশ্মি কেন্দ্রীভূত করে। এতে রক্ত সরবরাহ নেই। এর আকার সিলীয় পেশী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি ক্রিস্টালাইন প্রোটিন দিয়ে তৈরি। এটা আইরিশের মাংসপেশি দ্বারা সঙ্কুচিত ও প্রসারিত হতে পারে। এর ফলে আমরা সহজেই কাছের ও দূরের জিনিস দেখতে পাই। (উল্লেখ্য যে কাছের জিনিস দেখতে আমাদের চোখের লেন্স প্রসারিত হয় এবং দূরের জিনিস দেখতে আমাদের চোখের লেন্স সঙ্কুচিত হয়। ) এটা জেলির মত পদার্থ যা চোখের বেশিরভাগ অংশ পূর্ণ করে রাখে (লেন্সের পিছন থেকে রেটিনা পর্যন্ত)। এই স্ক্লেরা ও রেটিনার মধ্যবর্তী রক্তবাহিকাসমৃদ্ধ ও মেলানিন রঞ্জকে রঞ্জিত স্তর। মেলানিন রঞ্জক থাকায় এটি কালো দেখায়। এটা রেটিনাতে রক্ত সরবরাহ করে এবং রেটিনা হতে আগত অতিরিক্ত আলো শোষণ করে নেয়। এর ভিতরে রয়েছে আইরিশ ও লেন্স। এটি একটি ঘন রন্জিত পদার্থের স্তর। এটা হল চোখের আলোক সংবেদী অংশ। এটা আলোকরশ্মিকে তড়িৎ সংকেতে রূপান্তর করে দর্শন স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পাঠায়। রেটিনায় দুই ধরনের আলোকসংবেদী কোষ থাকে। এরা হল – রডকোষ এবং কোন্‌কোষ। রডকোষ আবছা বা মৃদু আলোতে দেখতে সাহায্য করে, আর কোন্‌কোষ স্বভাবিক বা উজ্জ্বল আলোতে দেখতে সাহায্য করে। কোন্‌কোষ থাকার জন্য আমরা বিভিন্ন রং চিনতে পারি এবং তাদের মধ্যে পার্থক্য করতে পারি। অর্থাৎ আমাদের রঙিন বস্তু দর্শনে কোন্‌কোষগুলো দায়ী। রেটিনার মাঝামাঝি এবং অন্ধবিন্দুর কাছাকাছি একটি খাঁজ দেখা যায়। এটাই ফোবিয়া। এখানে প্রচুর কোন্‌কোষ থাকে কিন্তু কোন রডকোষ থাকে না। আমাদের দর্শনানুভূতির বেশিরভাগই এর উপর নির্ভর করে। এটি দর্শন স্নায়ুর প্রান্তবিন্দু। এখানে কোন আলোকসংবেদী কোষ (রড ও কোন্) থাকে না। এটা মানুষের দ্বিতীয় করোটিক স্নায়ু। এর মাধ্যমে চোখ থেকে আলোকসংবেদ মস্তিষ্কে পৌছায়। ==চোখ কীভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে অন্যান্য অঙ্গের সঙ্গে সংযোগ মস্তিষ্ক প্রথমে মূল তথ্য অর্থাৎ যা আমি দেখলাম তা চোখ থেকে সংগ্রহ করে, তারপর তা পারিপার্শ্বিক সম্পর্কে আমার কতটা জ্ঞান আছে সেই অনুযায়ী আমার বোধগম্য করে তোলে। মস্তিষ্ক আমি যেই জিনিসটা দেখলাম তার ব্যাখ্যা করে। কেউ সরাসরি ভাবে "দেখা"র কাজ করতে পারবেনা। এর একটি সহজ উদাহরণ বোঝা যাবে যখন কেউ চোখের সামনে এমন কোন চশমা পড়বে যাক সামনে দেখা বস্তু কে উল্টে দেবে বা নিচের দিক ওপরে, উপর দিক নিচে করে দেবে। কিছুক্ষণ পর মস্তিষ্ক নিজে থেকেই ওই দর্শন কে পুনরায় উল্টে দেবে কারণ ওই নির্দিষ্ট চশমা বাইরে চারদিকে দৃশ্য সাথে আমার চোখে আগত আলোক তথ্য সামঞ্জস্যপূর্ণ করার দরকার আছে। একইভাবে মস্তিষ্ক রং এবং আলোর তীব্রতা নিজের মত সংশোধন করে নেয় এবং আমাদেরকে সামনের বস্তুটিকে ভালোভাবে বুঝতে সুবিধা করে। বাম চোখ এবং ডান চোখ থেকে আগত সামান্য ভিন্ন দৃশ্যকেও মস্তিষ্ক একত্রিত করতে সক্ষম। এর ফলে আমরা যেমন পুরনো দৃশ্য দেখতে পাই সেরকমই আমার সাপেক্ষে বস্তুর দূরত্ব বুঝতে পারি। আমাদের ডান চোখ সামনের বস্তুর চোখের সাপেক্ষে ডানদিকের দৃশ্য বেশি দেখতে পায় এবং বাম চোখ বামদিকের দৃশ্য বেশি দেখতে পায়। এই দৃশ্যকে বলা হয় স্টিরিওস্কোপিক ভিশন । এইরকম আমাদেরকে বস্তুর দূরত্ব সঠিকভাবে পরিমাপ করতে সাহায্য করে যা পারিপার্শ্বিক ত্রিমাত্রিক চিত্র অঙ্কনের সহায়ক। বস্তুর আমার সাপেক্ষে যত দূরে যাবে উভয় নেত্র দৃষ্টি তত উপরিপাতিত হবে। দৃষ্টি সমন্বয়ে মস্তিষ্কের উপলব্ধি সব সময় নির্ভুল হয় না মাঝে মাঝে আমরা দৃষ্টি বিপথগামী হই। সেই দৃষ্টিকে অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টি বিভ্রম বলা হয়। তবে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা সিংহভাগ ক্ষেত্রে সঠিক উপলব্ধি করায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা সেই দৃষ্টি বিভ্রম কাটিয়ে উঠতে পারি। কেবলমাত্র দৃষ্টি বিভ্রমই আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে উপলব্ধি এবং সত্যিকারের অবস্থার মধ্যে কিছু হলেও পার্থক্য রয়েছে। আমাদের চোখ এবং চোখ সম্বন্ধীয় মস্তিষ্কের জটিল ক্রিয়া-কলাপ না থাকলে আমরা দেখা, লেখা, ছবি আঁকা, ছবি তোলা বা কোনো কিছুই বুঝতে পারতাম না। ==চোখের সাথে আর কোন কোন অঙ্গতন্ত্র যুক্ত অপটিক নার্ভ বা স্নায়ু চোখকে মস্তিষ্কের সঙ্গে যুক্ত করে। চোখে চারিদিকে রয়েছে একাধিক চক্ষু পেশী যেমন চারটি রেকটাস পেশী এবং দুটি অব্লিক পেশী। এই পেশীগুলি অক্ষিগোলককে করোটির সঙ্গের যুক্তরাজ্যে এবং চোখের চলন নিয়ন্ত্রণ করে। ==চোখকে কিভাবে অক্ষীণ রাখা যাবে আমাদের দেহ পাতলা একটি স্তর দ্বারা আবৃত, যা আমাদের কাছে ত্বক নামে পরিচিত। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবেছেন, একটি অঙ্গ হিসাবে এটিরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজ আছে? বা আপনি কি জানেন যে এই ত্বকের একাধিক স্তর রয়েছে এবং আমরা কেবল এর সবচেয়ে বাইরের অংশ দেখতে পাই? আমাদের ত্বক একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এবং এটি প্রায় পুরো শরীর জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে। এটি আপনাকে যেমন বাইরে থেকে রক্ষা করে তেমনই এর সাথে আপনাকে সংযুক্ত করে। ত্বকের তিনটি স্তর রয়েছে যথা, এপিডার্মিস, ডার্মিস ও হাইপোডার্মিস। এপিডার্মিসে কোনো রক্তনালী থাকে না। গভীরতম স্তরের কোষগুলি পুরোপুরি ভাবে আশেপাশের কোশের অক্সিজেন দ্বারা ব্যাপনের মাধ্যমে পুষ্ট হয়। এপিডার্মিসের নিম্নোক্ত পাঁচটি উপস্তর আছে, যথা -স্ট্র্যাটাম কর্নিয়াম, স্ট্র্যাটাম লুসিডাম, স্ট্র্যাটাম গ্র্যানুলোসাম, স্ট্র্যাটাম স্পিনোসাম, স্ট্র্যাটাম বেসাল। ত্বকে এপিডার্মিসের নিচে যোগকলা সমৃদ্ধ স্তরটি হলো ডার্মিস, তা নীচে রয়েছে হাইপোডার্মিস। আমাদের ত্বক বিভিন্ন রঙের হয়, যাকে স্কিনশেড বলা হয়ে থাকে। এই রং জিনবস্তুর ওপর নির্ধারিত হয় এছাড়াও ত্বক আপনার শরীরের কোন অংশটি ঢেকে রাখছে তার ওপরও এটি নির্ভর। অঙ্গভেদে ত্বকের রঙের বদল হয় পিগমেন্টেশন এর জন্য। সাধারণত সূর্যের আলোর সংস্পর্শে অনাবৃত থাকা অংশে ত্বকের বর্ণ গাঢ় হয়। এটি ঘটে কারণ আপনার ত্বক আপনাকে রোদে পোড়া ও তার ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে থেকে রক্ষা করতে মেলানিন সংশ্লেষ করে। আপনার ত্বকে তৈরি মেলানিনের পরিমাণও বংশগতভাবে নির্ধারিত এবং মানুষ ভেদে পরিবর্তিত হয়। ত্বক সিবাম নামক তেল উৎপাদনকারী গ্রন্থি দ্বারা আবৃত। সিবাম ত্বককে নরম করে এবং ফাটল থেকে রক্ষা করে। এটি এটিকে জলরোধীও করে তোলে। স্নানের সময় খুব বেশি সাবান ব্যবহার করলে এই তেল ধুয়ে যায়। এর ফলস্বরূপ ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যাবে। তবে ময়শ্চারাইজার হিসাবে বডি লোশন ব্যবহার করতে পারেন বা কম সাবান ব্যবহার করতে পারেন যেন আপনার ত্বক পর্যাপ্ত পরিমাণে সিবাম তৈরি করে। আপনার শরীরে ত্বকের বাইরের দিকে ঘামের গ্রন্থি রয়েছে। গরম লাগলে অথবা আপনি অত্যধিক শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করলে তারা সক্রিয় হয়ে ওঠে। ঘাম আপনার ত্বকের উপরি তলে বাষ্পীভূত হবে। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধির সময় কিশোর কিশোরীদের মুখে পিম্পল এবং ব্ল্যাকহেডস দেখা যায়। ব্ল্যাকহেডস হলো ছিদ্রে আটকে থাকা কোশ যা খুব বেশি সিবাম তৈরি ও সঞ্চয় করে। ব্যাকটেরিয়া, জমে থাকা ছিদ্রের মধ্যে প্রবেশ করলে ব্রন হয়। শরীরকে ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করার ফলস্বরূপ লালভাব এবং পুঁজভর্তি তরল তৈরি হয়। আপনার ত্বকও কিছু জায়গায় শক্ত এবং পুরু। আপনার পায়ের পাতার তলা এবং বিশেষ করে আপনার গোঁড়ালি যে শক্ত এবং মোটা তা সবাই অনুভব করতে পারে। এই সব জায়গার ত্বকে একটি হলুদ বা সাদা এবং শুষ্ক স্তর গঠন করে যাকে কড়া বা ক্যালাস বলে। চাপ এবং ঘর্ষণে আপনার ত্বকের প্রতিক্রিয়ায় এটি আরও শক্ত হঠে ওঠে। আপনি আরও লক্ষ্য করবেন যে শক্ত চামড়ায় বাকি অংশের তুলনায় চেয়ে কম সংবেদনশীলতা রয়েছে, এর ফলে অমসৃণ জায়গা দিয়ে খালি পায়ে চললে অতটা ব্যথা অনুভূত হয় না॥ এখন পর্যন্ত, আমরা এমন জিনিসগুলি দেখেছি যা আপনি বাইরে থেকে দেখতে পেয়েছিলেন। কিন্তু ত্বকে তিনটি স্তর রয়েছে: এপিডার্মিস, ডার্মিস এবং সাবকিউটিস বা হাইপোডার্মিস। তাদের প্রত্যেকের ভিন্ন কলা এবং কোষের ধরন এবং বিভিন্ন কাজ রয়েছে। এখানে আমরা শুধুমাত্র এপিডার্মিসকে দেখব, যার অন্যতম কাজ দেহকে প্রতিরক্ষা দেওয়া। এপিডার্মিস বা বহিস্তক: এপিডার্মিসের নীচের অংশটি ডার্মিস লাগোয়া। এটি সব সময় নতুন কোষ স্তর তৈরি করে। পুরানো কোষগুলি সময়ের সাথে সাথে ডার্মিস থেকে আরও বাইরের দিকে দূরে সরে যায়। বাইরের এই কোষগুলি মারা যায় এবং শক্ত হয়ে যায়। এপিডার্মিসের উপরিতলে মৃত কোষগুলি সময়ের সাথে সাথে খসে যায়। এপিডার্মিসে, আপনি এমন কোষও থাকে যা মেলানিন তৈরি করে আপনাকে সূর্যরশ্মির প্রভাব থেকে রক্ষা করে। ত্বকের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছোট বাইরের পরিবেশের সাথে আমাদের দেহের ভেতরে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আলাদা করা ও আঘাত থেকে প্রতিরক্ষা দেওয়া। ইটিং বাইরে থেকে দেহের ভেতরে কোন কিছু প্রবেশ করতে বাধা দেয়। ‌এর অর্থ ত্বক দৈহিক স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, কারণ এটি বাইরের ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস থেকে আমাদেরকে রক্ষা করে। অন্যভাবে এটি নিশ্চিত করে যেন আপনার শরীর হাইড্রেটেড থাকে এবং তার সমস্ত তরল হারিয়ে না যায়, তরল আদান প্রদানে এটি বাধা হিসেবে কাজ করে। মস্তিষ্কের একজন তথ্যদাতা হিসাবে ত্বক আপনার বাহ্যিক সংবেদন পাঠায় তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে তকের ভূমিকা রয়েছে। যদি দেহ তাপ মোচনকারী চায় তবে ত্বক থেকে ঘর্ম ক্ষরণ হবে ওতাবা সীমিত হওয়ার কারণে দেহ শীতল হবে সাথে সাথে ত্বকে রক্ত পরিবহন উন্নত হবে। শীতকালে বাইরে থাকা কালীন অবস্থায় দেহের লোম খাড়া হয়ে যায় এবং ত্বকে রক্ত পরিবহন এর পরিমাণ সীমিত হয়ে যায় যেন দেহের উষ্ণতা কমে না যায়। মনে রাখতে হবে তোকে যদি রক্ত সঞ্চালন বেশি হয় তবে তর্কের মাধ্যমে দেহের তাপ মোচিত হবে। ত্বক ভিটামিন ডি সংশ্লেষ করে, যার শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়াকলাপে একাধিক কাজ থাকলেও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হলো দেহের অস্থি তন্ত্রের দৃঢ়তা বজায় রাখা। ভিটামিন ডি সংশ্লেষণ জন্য ত্বককে সূর্যালোকের সংস্পর্শে আনা জরুরি। যদি কারো ত্বক শ্যামলা বর্নের হয় এবং সূর্য রশ্মির বিরুদ্ধে দেহের প্রতিরক্ষা গঠিত হয় তবে তার ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি সংশ্লেষ করা কঠিন। মানব কঙ্কাল ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে। প্রথমত এটি দেহের অন্যান্য অঙ্গতন্ত্রগুলিকে অবলম্বন প্রদান করে। দ্বিতীয়ত এটি মানুষের চলাচলে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে, কেননা এই চলনক্ষম কিন্তু দৃঢ় ও স্থিতিশীল কাঠামোর উপরে পেশীগুলি সহজে কাজ করতে পারে। এছাড়া মানব কঙ্কাল মানবদেহের অভ্যন্তরীণ অনেক অঙ্গকে সুরক্ষা প্রদান করে। চতুর্থত কঙ্কালতন্ত্রে বিভিন্ন রক্তকণিকাগুলি উৎপাদিত হয়। কঙ্কালের অস্থিগুলি মানুষের দেহের খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস এবং স্নেহ পদার্থের ভাণ্ডার হিসেবে কাজ করে। এছাড়া অন্তঃক্ষরা তন্ত্রের নিয়ন্ত্রণেও কঙ্কালতন্ত্র ভূমিকা রাখে। কঙ্কালের পাঁচটি প্রধান কাজ রয়েছে: কাঠামো দান কঙ্কাল দেহের ভেতরের মূল কাঠামো তৈরি করে, যা আমাদের নির্দিষ্ট আকৃতি প্রদান করে। সন্ধি সংযোগ পেশী (মাস্‌ল পেশীবটী (টেণ্ডন) এবং সন্ধিবন্ধনী (লিগামেন্ট) কঙ্কালের অস্থিসমূহের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। চলন সঞ্চালন ঐচ্ছিক পেশী সমূহ আমাদের চলন ও গমনের সহায়ক। এগুলি অস্থির সাথে টেন্ডন বা পেশীবটী দ্বারা যুক্ত থাকে। অস্থি না থাকলে এইরকম সঞ্চালন করা কষ্টসাধ্য এবং সীমাবদ্ধ হত। সুরক্ষা কঙ্কাল একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ গ্রন্থিকে সুরক্ষা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় মাথার খুলি মস্তিষ্ককে, আর বুকের পাঁজর ফুসফুস এবং হৃদপিণ্ডকে সুরক্ষা দান করে। রক্তকণিকা উৎপাদন কঙ্কালের কিছু চ্যাপ্টা অস্থির লোহিত অস্থিমজ্জায় লোহিত রক্ত কণিকা এবং পীত অস্থিমজ্জায় শ্বেত রক্তকণিকা তৈরি হয়। অস্থিতে রয়েছে রক্তবাহ, স্নায়ু কোষ এবং জীবিত অস্থিকোষ। ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি আস্তরণ এগুলিকে আবৃত রাখে। দুই বা ততোধিক অস্থির মিলনস্থল কে বলা হয় অস্থিসন্ধি। এই সন্ধি গুলি অস্থির সঞ্চালনের দিক এবং সীমাবদ্ধতা নির্দিষ্ট করে। বিভিন্ন ধরনের অস্থিসন্ধি হয় যেমন অচল সন্ধি, সচল সন্ধি, গোলক ও কোটর (বল ও সকেট) সন্ধি, কীলক (পিভট) সন্ধি ইত্যাদি। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের মেরুদণ্ডে ২৬ টি কশেরুকা রয়েছে, যদিও কোনো সদ্যজাতের মেরুদণ্ড ৩৩ টি কশেরুকা নিয়ে গঠিত৷ গ্রীবাদেশীয় কশেরুকা (সার্ভাইকাল ভার্টিব্রা ৭টি অস্থি বক্ষদেশীয় কশেরুকা (থোরাসিক ভার্টিব্রা ১২টি অস্থি কটিদেশীয় কশেরুকা (লাম্বার ভার্টিব্রা ৫টি অস্থি ত্রিকাস্থি কশেরুকা (স্যাক্রাল ভার্টিব্রা জন্মের সময়ে সংখ্যায় ৫টি অস্থি থাকলেও বয়ঃসন্ধিকালে তা পরষ্পর যুক্ত হয়ে ১টি অস্থিতে পরিণত হয়৷ অনুত্রিকাস্থি কশেরুকা (কক্সিজিয়াল ভার্টিব্রা জন্মের সময়ে ৪টি অস্থি থাকলেও বয়ঃসন্ধিকালে তা পরষ্পর যুক্ত হয়ে ১টি অস্থিতে পরিণত হয়৷ বিদ্বজ্জনের মধ্যে এটি নিয়ে মত বিরোধ হয়েছে, কারো মতে শুরু থেকেই এটি একটি অস্থি, দুটি বা তিনটি অস্থি থাকার মতামতও কেউ কেউ দিয়ে থাকেন৷ নিবন্ধটিতে সর্বাধিকগ্রাহ্য মতামত, একটি অস্থি হিসাবে গণ্য করা হয়েছে৷ সাধারণভাবে মানব কঙ্কালের বক্ষদেশে ২৬টি অস্থি রয়েছে৷ কিছু ক্ষেত্রে মানবদেহে অস্বাভাবিক গ্রীবাদেশীয় পর্শুকা (সার্ভাইকাল রিব) লক্ষ্য করা গেলেও সরীসৃপ সহ একাধিক অন্যপর্বের প্রাণীর ক্ষেত্রে এটি স্বাভাবিক৷ বক্ষদেশীয় অস্থিগুলি হলো, বক্ষঃপঞ্জর (রিব কেজ বারোটি জোড়ায় ২৪টি পর্শুকা বা পঞ্জরাস্থি বক্ষদেশীয় কশেরুকা থেকে সৃৃষ্টি হয়ে দেহের সম্মুখভাগে শেষ হয়৷ ''প্রকৃৃৃত পর্শুকা সাতটি জোড়ায় ১৪টি পর্শুকা বক্ষদেশীয় কশেরুকা থেকে পঞ্জর তরুণাস্থির মাধ্যমে উরঃফলকে এসে মিলিত হয়৷ ''ছদ্ম পর্শুকা তিনটি জোড়ায় ৬টি পর্শুকা বক্ষদেশীয় কশেরুকা থেকে সৃৃষ্ট হয়ে পঞ্জর তরুণাস্থির মাধ্যমে সপ্তম পর্শুকাজোড়ে এসে মিলিত হয়৷ ''ভাসমান পর্শুকা দুইটি জোড়ায় ৪টি পর্শুকা বক্ষদেশীয় কশেরুকা থেকে সৃৃষ্ট হয়ে ভাসমান অবস্থায় রয়েছে৷ ''গ্রীবাদেশীয় পর্শুকা মানবদেহের অস্বাভাবিক অতিরিক্ত পর্শুকা। মানব খুলিতে ২২ টি অস্থি রয়েছে৷ মধ্যকর্ণাস্থি গুলিকে যুক্ত করতে মাথায় সমগ্র অস্থি সংখ্যা হয় ২৮ টি৷ করোটিকাস্থিসমূহ ৮টি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত ''পশ্চাৎললাটাস্থি (অক্সিপিটাল বোন ১টি অস্থি ''পার্শ্বললাটাস্থি (প্যারাইটাল বোন ২টি অস্থি ''ললাটাস্থি (ফ্রন্টাল বোন ১টি অস্থি ''মহাশঙ্খাস্থি (টেম্পোরাল বোন ২টি অস্থি ''পতঙ্গাস্থি (স্ফেনয়েড বোন ১টি অস্থি ''বহুচ্ছিদ্রাস্থি (এথময়েড বোন ১টি অস্থি আননাস্থিসমূহ ১৪টি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত ''নাসিক্যাস্থি (নাসাল বোন ২টি অস্থি ''ঊর্ধ্বচর্বণাস্থি বা উর্দ্ধ চোয়াল (ম্যাক্সিলা ২টি অস্থি ''ক্লিন্নবর্ত্মাস্থি (ল্যাক্রিমাল বোন ২টি অস্থি ''কপোলাস্থি বা গণ্ডাস্থি (জাইগোম্যাটিক বোন ২টি অস্থি ''তালব্যাস্থি (প্যালাটাইন বোন ২টি অস্থি ''নাসিক্য শুক্ত্যস্থি (নাসাল কঙ্কা বোন ২টি অস্থি ''সীতাস্থি (ভোমার বোন ১টি অস্থি মধ্যকর্ণ উভয় মধ্যকর্ণে ৩টি করে মোট তিন জোড়া অস্থি রয়েছে৷ উভয় বাহুতে ৩২টি করে সর্বমোট ৬৪টি অস্থি রয়েছে৷ উর্দ্ধবাহু প্রতিটি উর্দ্ধবাহুতে তিনটি করে মোট তিন জোড়া অস্থি রয়েছে। অগ্রবাহু প্রতিটি নিম্নবাহুতে দুটি করে মোট দুই জোড়া অস্থি রয়েছে হাত ২৭টি করে সর্বমোট ৫৪টি অস্থি রয়েছে৷ ''মণিবন্ধাস্থিসমূহ (কারপাল বোনস উভয় হাতে ৮টি করে মোট ১৬টি মণিবন্ধাস্থি রয়েছে৷ ''করভাস্থিসমূহ (মেটাকারপাস উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি ''অঙ্গুল্যস্থিসমূহ (ফ্যালাঞ্জেস উভয় হাতে ১৪টি করে মোট ২৮টি অস্থি নিকটবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি মধ্যবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ উভয় হাতে ৪টি করে মোট ৮টি অস্থি দূরবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি শ্রোণিচক্রটি নিতম্বাস্থি বা হিপ বোন নিয়ে গঠিত৷ নিতম্বাস্থির তিন অংশ পরস্পর যুক্ত হয়ে দেহের উভয় পার্শ্বেদুটি অস্থি তৈরী হয়েছে৷ অংশ তিনটি হলো, নিতম্বাস্থিপক্ষ (ইলিয়াম নিতম্বাস্থি যোজক (ইশ্চিয়াম) এবং উপস্থ নিতম্বাস্থি (পিউবিস)৷ ত্রিকাস্থি ও অনুত্রিকাস্থি উভয় নিতম্বাস্থির সাথে যুকত হয়ে মানব শ্রোণিচক্র গঠন কর৷ পশ্চাৎপদে ৩০ টি করে উভয় পায়ে মোট ৬০ টি অস্থি রয়েছে৷ ''চক্রিকাস্থি বা মালাইচাকি (প্যাটেলা ২টি অস্থি ''অনুজঙ্ঘাস্থি বা চক্রদন্তাস্থি (ফিবিউলা ২টি অস্থি চরণ প্রতিটি চরণে ২৬টি করে সর্বমোট ৫২টি অস্থি রয়েছে৷ ''গুল্ফাস্থিসমূহ (টারসাস প্রতি চরণে ৭ টি করে মোট ১৪টি গুল্ফাস্থি অস্থি রয়েছে কীলকাস্থিসমূহ (কিউনিফর্ম বোনস ৬টি অস্থি পার্শ্বিক কীলকাস্থি (ল্যাটেরাল কিউনিফর্ম ২ টি অস্থি অন্তর্বর্তী কীলকাস্থি (ইন্টারমিডিয়েট কিউনিফর্ম ২ টি অস্থি মাধ্যিক কীলকাস্থি (মিডিয়াল কিউনিফর্ম ২ টি অস্থি ''অঙ্গুল্যস্থিসমূহ (ফ্যালাঞ্জেস উভয় হাতে ১৪টি করে মোট ২৮টি অস্থি নিকটবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি মধ্যবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ উভয় হাতে ৪টি করে মোট ৮টি অস্থি দূরবর্তী অঙ্গুল্যস্থিসমূহ উভয় হাতে ৫টি করে মোট ১০টি অস্থি ৮০ টি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত অক্ষীয় কঙ্কালগুলি হলো- ১২৬ টি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত উপাঙ্গীয় কঙ্কালগুলি হলো- পাকস্থলী হল পাচনতন্ত্রের একটি অংশ। খাদ্য মুখে নিয়ে চিবোনো এবং গ্রাস করার পরে এখানেই খাদ্য সঞ্চয় হয় এবং তারপরে এখানে পাচন কার্য চলতে থাকে। অনেকে মনে করেন পাকস্থলী পেটের নিচের অংশে নাভিমূলের কাছে অবস্থিত। প্রকৃতপক্ষে, এটি তার থেকে অনেক ওপরে অবস্থিত। পাকস্থলীর প্রকৃত অবস্থান পাঁজরের নিচের অংশের পেছনের দিকে। পাকস্থলীকে বলা যায় একটি থলি, এটি তৈরি হয় অনেকগুলি পেশী দিয়ে। পাকস্থলীর আকৃতি অনেকটা ইংরেজি 'জে' অক্ষরের মতো। এটি আকারে হাতের মুষ্টির সমান কিন্তু খাবার বেশি থাকলে পাকস্থলী প্রসারিত হয়ে খাবারের জন্য জায়গা করে দিতে পারে। এটিতে একটি প্রবেশ এবং প্রস্থান দ্বারও রয়েছে। পাকস্থলীর সঙ্গে সারি দিয়ে থাকে কিছু গ্রন্থি। এই বিশেষ গ্রন্থিগুলি কিছু তরল পদার্থ তৈরি করে যেগুলি পাকস্থলীতে এসে পড়ে। এই তরলকে পাচক রস বলা হয়। এই পাচক রসে অম্ল বা অ্যাসিড থাকে এবং সেটি খাবার ভাঙতে বা হজম করতে সাহায্য করে। গ্রহণ করা খাদ্য পাকস্থলীতে এসে সঞ্চিত হয় এবং সেখানে এর পাচন ক্রিয়া শুরু হয়। পাকস্থলী তার পেশীগুলির সংকোচন ও প্রসারণ করে খাদ্যকে ছোট ছোট টুকরো টুকরো করে এই কাজ করে। এছাড়াও খাদ্যকে ভেঙ্গে দিতে পাকস্থলী পাচক উৎসেচক এবং অম্লরস ব্যবহার করে। ==পাকস্থলী কিভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ রাখে তুমি কিছু চিন্তা করার আগেই পাকস্থলী তার নিজের কাজ করে ফেলে। এই কাজটি স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। পাকস্থলী খালি হয়ে গেলে স্নায়ু তোমার মধ্যে ক্ষিদের অনুভূতি আনতে সাহায্য করে। তারা তোমার পাকস্থলীকেও সংকেত পাঠায় যে কখন পাচক ক্রিয়া শুরু করার জন্য সে আরও রাসায়নিক তৈরি করা শুরু করবে। পাকস্থলীর ভিতরের আস্তরণে রক্তবাহী নালী থাকে। এই নালীর মাধ্যমে রক্ত পাকস্থলীতে অক্সিজেন সরবরাহ করে যাতে এটি নিজের কাজ করতে পারে। পাকস্থলীর পেশীগুলি খাদ্য স্থানান্তর করতে সহায়তা করে। পাকস্থলী তার কাজ সম্পন্ন করার পর, খাদ্য ক্ষুদ্রান্ত্রে চলে যায়। ==কিভাবে তুমি তোমার পাকস্থলীকে সুস্থ রাখতে পারো ভাল পাচন ক্রিয়া শুরু হয় চিবোনোর মাধ্যমে। খাবার ভালোভাবে চিবোনো এবং ধীরে ধীরে খাওয়া তোমার পাকস্থলীর জন্য ভাল। ক্ষিদে পেলে তবে তুমি খাও। খুব বেশি বা খুব কম খাবার খাবে না। খুব বেশি চর্বি বা চিনি নেই এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করো। তোমার খাদ্যতালিকায় শাকসবজি এবং ফল অন্তর্ভুক্ত করো। যদি কোন খাদ্য থেকে প্রায়শই তোমার পেটে ব্যথা করে বা খারাপ লাগে এবং হজমের সমস্যা হয়, তাহলে সেই খাবার এড়িয়ে চলো। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} নিচের তালিকায় উল্লিখিত গাছগুলির অঙ্কুরোদগম করে চারা তৈরি করা যেতে পারে, ব্যথা একটি অপ্রীতিকর শারীরিক সংবেদন। এটি প্রায়শই উদ্দীপনার কারণে হয় যা ক্ষতিকারক বা ভবিষ্য ক্ষতিকারক হতে পারে যদি সেগুলি দীর্ঘ সময়ের জন্য প্রয়োগ করা হয়। ব্যথা ভিন্ন মানুষ ভিন্নভাবে উপলব্ধি করে এবং তাদের মেজাজের উপর শক্তিশালী প্রভাব ফেলে। ব্যথা প্রায়ই আঘাত বা রোগের একটি চিহ্ন। সাধারণত ব্যথা দূর হয় তখনই, যখন এর কারণ নিরাময় হয়ে যায়।Definition of pain and distress and reporting requirements for laboratory animals: proceedings of the workshop held June 22, 2000 National Academy Press, 2000 ref> এখানে আপনি ব্যথা সংবেদন সম্পর্কে অনেক কিছু পাবেন। কিন্তু মনে রাখবেন, এটি একটি পেশাদারী পৃষ্ঠা নয়, বরং একটি রূপরেখা মাত্র। ব্যথা খুবই কষ্টদায়ক কিন্তু এর বেশ কিছু কাজও রয়েছে, যেমন এর মাধ্যমেআপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার শরীরে কিছু ভুল হতে পারে। কল্পনা করুন যে একটি গোলাপের কাঁটা আপনার আঙুলে ভুলবশত অসাবধানতায় দংশন করেছে। যখন আপনি ব্যথা অনুভব করতে পারবেন তখন আপনি দ্রুত গোলাপ থেকে আপনার হাত সরিয়ে নেবেন। পরবর্তীতে, যখন আপনি কোন কিছু পান করতে চাইবেন বা ওই হাত দিয়ে কিছু করতে চাইবেন, আপনি আপনার ব্যথা করা আঙুলের খুব যত্ন নেবেন এবং লক্ষ্য রাখবেন যে আপনি এটি দিয়ে গ্লাসটি স্পর্শ করবেন না। এভাবেই ব্যথা আমাদের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে। আমরা কীভাবে ব্যথা অনুভব করি আপনার শরীরের ত্বকের ওপর এবং শরীরের ভেতরে খুব ছোট ছোট সেন্সর আছে যাকে বলা হয় নকিসেপ্টর। তারা এত ছোট যে আপনি তাদের চোখে দেখতে পারবেন না। তাপ, রাসায়নিক এবং চাপ এই সেন্সরগুলিকে সক্রিয় করতে পারে এবং আপনাকে ব্যথা অনুভব করতে পারে। যখন আপনি নিজেকে আঘাত করেন, তখন এই সেন্সরগুলি চালু হয় এবং আপনার মস্তিষ্কের স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার বিপরীতে একটি সংকেত পাঠায়। সংকেতটি সংবেদী স্নায়ু কোষের মাধ্যমে মস্তিষ্কে প্রেরণ করা হয়, যাকে নিউরনও বলা হয়। নিউরনগুলি খুব পাতলা তারের মতো যা শরীরের বিভিন্ন অংশকে সংযুক্ত করে যাতে এই অংশগুলি একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। যখন সংকেত আপনার মস্তিষ্কে পৌঁছাবে তখনই আপনি এটি ব্যাখ্যা করতে পারেন এবং বুঝতে পারেন যে আপনি ব্যথা অনুভব করছেন। তবে, এই পথ এত দ্রুত ঘটে যে এটি আপনার কাছে নিমেষের পার্থক্য মনে হবে। অধিকাংশ সময় আপনার মস্তিষ্ক একটি প্রতিবর্তক্রিয়ার, যেমন গোলাপ থেকে আপনার হাত প্রত্যাহার করার মতো, ব্যথার বিপরীতে সরাসরি প্রতিক্রিয়া জানায়।Pain and disability: clinical, behavioral, and public policy perspectives National Academy Press, 1987 ref> কোন কোন অঙ্গতন্ত্র ব্যথার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত আপনার শরীরের সমস্ত জায়গায় ব্যথা-সংবেদনশীল নকিরিসেপ্টর পাওয়া যায়। আপনার ত্বকে, আপনার পেশীতে কিন্তু আপনার অঙ্গেও রয়েছে। এইভাবে, আপনি আপনার শরীরের প্রতিটি অংশে ব্যথা অনুভব করতে পারেন। এই সব সেন্সর তারপর এই খুব পাতলা তারের সাথে সংযুক্ত থাকে, যা নিউরন নামে পরিচিত। এই তারগুলি তারপর নিউরনের মহাসড়ক তথা সুষুম্নাকাণ্ডের মাধ্যমে ব্যথা সংকেত মস্তিষ্কে পাঠায়।Melzack, R. Gate control theory. Pain Forum 5, 128–138 (1996 ref> ব্যথার মিথ্যা আভাস আসে কোথা থেকে যখন কেউ দুর্ঘটনায় একটি অঙ্গ হারালে, তারা মাঝে মাঝে এমন ব্যথা অনুভব করেন যেন ঐ অনুপস্থিত অঙ্গ তখনও বিদ্যমান। এই ধরনের ব্যথাকে "ফ্যান্টম পেইন সেনসেশন" বলা হয়। এটা কিভাবে হয়? একটি তত্ত্ব অনুযায়ী মস্তিষ্কের ব্যথা অনুধাবনকারী অঞ্চলের পুনর্গঠনের মাধ্যমে এই সংবেদনগুলিকে ব্যাখ্যা করা যায়। আপনার মস্তিষ্কে একটি নির্দিষ্ট অংশ রয়েছে যা বিভিন্ন সংবেদনের সংকেত ব্যাখ্যা করে, যেমন চাপ, স্পর্শ এবং ব্যথা। এই তথাকথিত প্রাথমিক সোমাটোসেন্সরি কর্টেক্স হল ব্যথা নিউরনের রিসিভার। সোমাটোসেন্সরি কর্টেক্সের মধ্যে আপনার শরীরের প্রতিটি অংশে ব্যথা অনুভব করার জন্য ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চল দায়ী। এমন একটি অঞ্চল রয়েছে যা আপনার হাত থেকে ব্যথা অনুভব করে, আপনার পেট থেকে অন্য আরেকটি স্থানের ব্যথার সিগন্যাল যায় ইত্যাদি। যদি কেউ তার হাত হারিয়ে ফেলেন, যে অঞ্চলটি সেই হাত থেকে ব্যথা অনুভব করতো তা শরীরের অন্য অংশ দ্বারা দখলীকৃত হয়, ধরা যাক মুখ। এবার এই ব্যক্তি যখন তারা মুখের কাছে কিছু ব্যথা অনুভব করবেন তখন তিনি মনে করবেন যে তাদের হাত ব্যথা করছে।Karl, A Birbaumer, N Lutzenberger, W Cohen, L. G Flor, H. Reorganization of motor and somatosensory cortex in upper extremity amputees with phantom limb pain. J. Neurosci. Off. J. Soc. Neurosci. 21, 3609–3618 (2001 ref> ব্যথা প্রতিরোধ করার জন্য আপনার খেলা বা স্পোর্টসের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, যাতে আপনি নিজেকে আঘাত না দেন। ঠাণ্ডা লাগার ফলে গলা ব্যথা বা অন্যান্য ব্যথার উপসর্গ এড়াতে আপনার আবহাওয়া অনুযায়ী পোশাক পরা উচিত। মাথাব্যথা প্রতিরোধে পর্যাপ্ত জল পান করা উচিত। একাধিক রোগ থেকে ব্যথা প্রতিরোধ করার জন্য তথা আপনার সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া দরকার। সুস্থ জীবনযাপনের জন্য আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং পর্যাপ্ত শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} নাক দেহের শ্বসনতন্ত্রের একটি অঙ্গ। বাতাস নাক দিয়ে অক্সিজেন সহ ঢুকে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড বের হয়ে যায়। নাক ঢাকলে শ্বাস নেওয়া অনেকে কঠিন হয়ে যায়। এজন্য ঠান্ডা লাগলে রাতে অনেকের শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য মুখ খুলে যায়। নাক দিয়েই আমরা গন্ধ নিই। বিকেলের রোদে পোড়া জামার গন্ধ, বিরিয়ানির গন্ধের মতো সুগন্ধ যেমন পাই, তেমনি রান্নার গ্যাস যদি নির্গত হল সতর্কতামূলক গন্ধ নাক দিয়েই পাই। তাই বেঁচে থাকার জন্য নাকের তাৎপর্য অনেক। এমনকি স্বাদ নিতেও নাক সাহায্য করে। এজন্যই গন্ধ নিয়েই অনেকে সময় বলে দেওয়া যায় রান্না ভালো হয়েছে না খারাপ। ==নাক দিয়ে কী বাতাস সরাসরি ফুসফুসে যায় নাকের ভিতর যে লোম থাকে তাতে বায়ুর ধুলাবালি, জীবাণু অনেকাংশেই আটকে যায়। নাকের ছিদ্রপথ সরু হওয়ায় এইদিক দিয়ে ঠান্ডা বাতাস আসলেও তা গরম হয়ে ফুসফুসে পৌছায়। তাই সরাসরি ফুসফুসে কোনো সমস্যা হয় না। ==নাক আর কী কী কাজে সাহায্য করে নাকের মাধ্যমে শ্বাস নিয়েই আমরা কথা বলি। চন্দ্রবিন্দু(ঁ) ও নাসিক্য বর্ণ যেমন: ঙ, ঞ, ণ, ন, ম এর মতো বর্ণ উচ্চারণে নাক সাহায্য করে। কুকুর ও মাছের ঘ্রাণ শক্তি অত্যন্ত প্রখর। এছাড়া অন্যান্য প্রাণিরাও ঘ্রাণের মাধ্যমে শিকার ধরতে ও শিকারী আশার সতর্কতা পায়। কোনো কোনো প্রাণি নাকের মাধ্যমে দিকের অবস্থান বুঝতে পারে। সবচেয়ে বড় নাক হচ্ছে হাতির। হাতি নাক দিয়ে হাতের মতোই বিভিন্ন জিনিস তুলতে ও ব্যবহার করতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} ==একটি হৃৎপিণ্ড দেখতে কেমন হয় হৃৎপিণ্ড একজন ব্যক্তির হাতের মুষ্ঠির সমান আকারের হয়ে থাকে। এটি হৃদপেশি দিয়ে তৈরি। এটি একটি পেশীবহুল অঙ্গ। হৃদপিন্ডের উভয় পাশে একটি রক্তনালী (একটি শিরা) রয়েছে, যার মাধ্যমে রক্ত ​​​​অলিন্দে প্রবাহিত হয়। কপাটিকা হল দরজার মত, যা রক্ত ​​​​কোথায় যায় তা নিয়ন্ত্রণ করে। কপাটিকাগুলি নিলয় ও অলিন্দকে আলাদা করে। আবার কিছু কপাটিকা নিলয় থেকে ধমনীতে শরীরে ​​ফেরত পাঠানো রক্তের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে। হার্ট একটি বড় পেশী যা সংকোচনের মাধ্যমে রক্তচাপ বাড়ায়। যখন হৃৎপিণ্ড সংকুচিত হয়, তখন এটি সারা শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালন করে বা পাম্প করে। এটিকেই বলা হয় "হৃদস্পন্দন"। ডান অলিন্দের দিকে পরিবাহী শিরাকে ভেনাক্যাভা বা মহাশিরা বলে। এটি দিয়ে শরীরের সমস্ত অংশ থেকে অক্সিজেনবিহীন রক্ত ​​ফিরে আসে। ডান নিলয় ফুসফুসীয় ধমনী র মাধ্যমে রক্তকে অক্সিজেনযুক্ত করতে ফুসফুসে পাঠায়। শিরা হৃৎপিণ্ডে রক্ত ​​নিয়ে আসে। অক্সিজেনসহ রক্ত ​​ফুসফুস থেকে ফুসফুসীয় শিরা দিয়ে হৃৎপিণ্ডে ফিরে আসে এবং বাম অলিন্দে প্রবাহিত হয়। বাম নিলয় রক্তকে এওর্টা বা মহাধমনীতে পাম্প করে। এটি ফুসফুস ছাড়া পুরো শরীরে রক্ত ​​সরবরাহ করে। হৃৎপিণ্ড শরীরের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী। হৃৎপিণ্ড শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত ​​সরবরাহ করে। রক্ত সারা শরীরে গ্যাস, তরল, পুষ্টি এবং বর্জ্যপদার্থ পরিবহন করে। লোহিত রক্তকণিকার উপস্থিতির কারণে রক্তের রং লাল হয়। রক্তে শ্বেত রক্তকণিকাও থাকে যা শরীরকে বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে রক্ষা করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুকে ঠিক করে। হৃদপিণ্ড রক্তকে (অক্সিজেন, পুষ্টি, পানি এবং বর্জ্যসহ) শরীরের সব অংশে পরিবহন করে। প্রতিটি হৃদস্পন্দনের আগে, হৃদপিণ্ড রক্তপূর্ণ হয়। তারপর এর পেশী সংকুচিত হয়ে রক্ত ​​বের করে দেয়। যখন হৃৎপিণ্ড সংকুচিত হয়, এটি চেপে ধরে আপনার হাতটি মুষ্টিবদ্ধ করে চেপে ধরার চেষ্টা করুন। এভাবে করে হৃদপিণ্ড রক্ত ​​বের করতে পারে। হৃদপিণ্ড সবসময় এই কাজ করতে থাকে। হৃদপিণ্ড কোন অঙ্গের সাথে যুক্ত হৃৎপিণ্ড সংবহনতন্ত্রের একটি অংশ। এর প্রধান কাজ হল ফুসফুস থেকে শরীরের অন্য সব অংশে রক্ত ​​নিয়ে যাওয়া। ফুসফুস শ্বাস নেওয়ার ফলে বাতাস থেকে ​​অক্সিজেনযুক্ত রক্ত পায় এবং শ্বাস ত্যাগের সময় গ্যাসীয় বর্জ্যকে বাইরে বের করে দেয়। হৃদপিণ্ড কীভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে অক্সিজেনযুক্ত রক্তকে ​​শরীরে ধমনী নামক রক্তনালীর মাধ্যমে পাম্প করা হয়। ধমনীগুলি কৈশিকজালিকা নামক ছোট রক্তনালীতে বিভক্ত হয়। অবশেষে, কৈশিকজালিকা শরীরের কোষগুলিতে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহ করে। তারপর কার্বন ডাই অক্সাইড এবং বর্জ্যপদার্থ রক্তে শোষিত হয়। রক্ত তখন শিরা নামক রক্তনালীর মাধ্যমে ডান অলিন্দে ফিরে আসে। ডান অলিন্দ থেকে, ফুসফুসীয় ধমনীর মাধ্যমে রক্ত ফুসফুসে ​​পাম্প করা হয় যেখানে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত হয় এবং অক্সিজেন শোষিত হয়, যা রক্তকে পুনরায় অক্সিজেনযুক্ত করে। ফুসফুস থেকে, রক্ত ​​বাম অলিন্দে ফিরে আসে যেখানে পুনরায় এই চক্র সম্পন্ন হয়। * হৃৎপিণ্ড থেকে বেরিয়ে যাওয়া রক্তনালীকে ধমনী বলে। * হৃদপিন্ডে প্রবেশকারী রক্তনালীগুলিকে শিরা বলা হয়। * ফুসফুসে রক্ত ​​প্রেরণকারী পালমোনারি ধমনী ছাড়া সমস্ত ধমনী অক্সিজেনযুক্ত রক্ত পরিবহন ​​থাকে। * ফুসফুসের শিরা ছাড়া সব শিরাতে অক্সিজেন মুক্ত (কার্বন ডাই অক্সাইডযুক্ত) রক্ত ​​থাকে। কীভাবে হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখা যায় * উপযুক্ত ব্যায়াম করতে হবে * স্বাস্থ্যকর খাবার (সুষম খাদ্য) গ্রহণ করতে হবে * উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে * ধূমপান নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: হাত বাহুর শেষপ্রান্তে অবস্থিত মানব শরীরের অংশ। অধিকাংশ মানুষেরই দুটি করে হাত থাকে। প্রতিটি হাতে সাধারণত চারটি আঙ্গুল এবং একটি বৃদ্ধাঙ্গুল থাকে। হাতের ভিতরের দিককে বলা হয় তালু। যখন আঙ্গুলগুলি শক্তভাবে ধরা হয়, তখন হাত একটি মুষ্টি তৈরি করে। মুষ্টির সবচেয়ে শক্ত অংশগুলিকে আঙ্গুলের গাঁট বলে। আপনি কি কখনও আপনার আঙ্গুলের গাঁটে শব্দ করে চাপ দিয়েছেন? আপনার এটি চেষ্টা করা উচিত। মানুষের হাত যা করতে পারে, অন্য প্রাণীর হাত তা করতে পারে না। বাইরে থেকে তাকালে মানুষের কানের আকার মোটামুটি ডিম্বাকৃতি মনে হয়। কাঠামো, উচ্চতা এবং ভাঁজের মতো বেশ কয়েকটি জায়গা কানের পৃষ্ঠকে বিভাজিত করে তোলে। কানের মাঝখানে, কর্ণকুহর মধ্য এবং ভিতরের কানের দিকে নিয়ে যায়। কানের মাঝখানটি কানের পর্দা দিয়ে শুরু হয়, যা ভিতরের কানের সাথে ছোট্ট হাড় দ্বারা যুক্ত থাকে, যাকে ক্ষুদ্রাস্থি বলা হয়। ভিতরের কানটি সর্পিল, যাকে ককলিয়া বলা হয়। বাইরের কান বায়ু তরঙ্গ সংগ্রহ করে, তার পৃষ্ঠ দ্বারা তাদের পরিশোধন করে এবং কর্ণকুহরের মাধ্যমে কানের পর্দায় নিয়ে যায়। একটি ট্রামপোলিনের মতো, বায়ু তরঙ্গ কানের পর্দা থেকে লাফিয়ে পড়ে যা এই তরঙ্গকে ভিতরের কানে নিয়ে যায়। ভিতরের কান বায়ু তরঙ্গের মধ্যে শব্দগুলির বিভিন্ন মাত্রাকে আলাদা করতে পারে এবং প্রতিটি আলাদা মাত্রার সাথে সংশ্লিষ্ট অংশে উত্তেজিত হয়। ভিতরের কান তারপর এই তথ্য মস্তিষ্কে নিয়ে যায় যার ফলে আমরা শব্দ অনুভব করতে পারি। ভিতরের কানের আমাদের শরীরের নড়াচড়া পরিমাপ করার ক্ষমতা রয়েছে যা আমাদের চোখ বন্ধ বা অন্ধকারে পরিচালিত করতে সহায়তা করে এবং শরীরের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। ==কান কিভাবে শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে ভিতরের কান শ্রবণ স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কের সাথে সংযুক্ত থাকে যা শব্দ এবং শরীরের গতিবিধির তথ্য বহন করে। তাই কান মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত থাকায় তোমরা শুনতে পাচ্ছ। ==কিভাবে তোমরা তোমাদের কান সুস্থ রাখতে পার কান একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল অঙ্গ যা খুব বেশি শব্দ মাত্রায় উন্মুক্ত হলে সহজেই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আপনার কান নিরাপদ রাখতে তোমরা কিছু জিনিস করতে পার: *তোমাদের শোনার সঙ্গীত খুব জোরে চালু করবে না *পোকামাকড় এবং রোগজীবাণু থেকে তোমাদের কান রক্ষা করবে বৃক্ক হল পেটের গহ্বরের পিছনে অবস্থিত জোড়া অঙ্গ। তোমাদের শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রতিটি বৃক্ক গুরুত্বপূর্ণ। বৃক্ক নেফ্রন ব্যবহার করে পুষ্টিকর খাদ্য থেকে বর্জ্য আলাদা করে। তারপরে, পুষ্টিগুলি শরীরে নিয়ে যাওয়া হয় যেখানে এটি কার্যকর হবে এবং আমাদের অন্যান্য তন্ত্রে আমাদের সহায়তা করবে। এরপরে, অতিরিক্ত জল বা বর্জ্য জরায়ু নামক একটি নালীর মাধ্যমে নিচে যায়, যা পরে তোমাদের মূত্রাশয়ে যায়। যখন তোমরা বাথরুমে যাও, তোমরা তোমাদের মূত্রাশয় থেকে প্রস্রাবটিকে ধাক্কা দাও এবং এটি শিশ্নে যায়, যা প্রস্রাবকে ধাক্কা দেয়। এখন, তোমরা স্বাস্থ্যকর হয়েছ এবং বর্জ্য চলে গেছে। হ্যাঁ, বৃক্ক দেহের পানি নিয়ন্ত্রণ করে, মানবদেহের কাজ করার জন্য এটিকে অনুমান করা যায়, এতে অবশ্যই সঠিক পরিমাণে পানি থাকতে হবে। বৃক্ক যা করে তা হল এটি শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের করে দেয় বা শরীরের প্রয়োজন হলে জল ধরে রাখে। বৃক্ক বর্জ্য অপসারণ করে, অনেক রক্ত ​​এবং শরীরের তরলগুলিতে সঠিক পরিমাণে পানি থাকতে হবে যাতে শরীর সঠিকভাবে কাজ করতে পারে। যখন বৃক্ক সঠিকভাবে কাজ করে, তখন তারা অত্যধিক খনিজ পদার্থ বের করে, যা তোমাদের "প্রস্রাব"। বৃক্ক হরমোন তৈরি করে, এই হরমোনগুলি শরীরের কিছু কাজ যেমন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। তাই হ্যাঁ, তোমাদের বৃক্ক না থাকলে তোমাদের খুব বেশি পানি, রক্ত, অত্যধিক খনিজ পদার্থ (প্রস্রাব) এবং খুব বেশি রক্তচাপ থাকবে। তাই তোমাদের বৃক্ককে ধন্যবাদ। ==কিভাবে আমরা আমাদের বৃক্ক রক্ষা করতে পারি সঠিক খাবার খাও এবং প্রতিদিন ব্যায়াম করো। এছাড়াও, প্রতিদিন নিয়মিত প্রস্রাব ত্যাগ করা একটি ভাল ব্যাপার। অন্যথায়, তোমরা "প্রস্রাবে খাদ্যতালিকাগত খনিজ পদার্থ থেকে বৃক্কে গঠিত কঠিন পিণ্ড বা স্ফটিকের সমবায়" তৈরি করবে, যাকে বৃক্কের পাথর বলে। তারা বৃক্কে গঠিত হয় এবং তোমাদের শরীরকে খারাপভাবে আঘাত করে। তোমরা মূত্রাশয়ের ভিতরে তোমাদের প্রস্রাব ধরে রাখবে না, তাহলে তোমরা বৃক্কে পাথর পেতে পার। কিছু বৃক্কের পাথর সহজে প্রস্রাব করে বের করা যায়। কিছু বৃক্ক পাথর অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বের করা হয়, মূলত বৃক্কে পাথর যদি কিছুক্ষণের জন্য তোমাদের শরীরে থাকে তবে সম্ভবত এটি বের করার জন্য তোমাদের অস্ত্রোপচার করতে হবে। প্রচুর জল পান কর এবং প্রচুর ব্যায়াম কর! এই প্রকল্পে কাজ করার সময়, মনে রাখবেন যে এটি শিশুদের লক্ষ্য করে তৈরী করা হয়েছে। প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে নির্ভুল হওয়ার চেয়ে তাদের বিষয়টি বোঝানো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার যখন প্রয়োজন তখন প্রযুক্তিগত শব্দভাণ্ডার ব্যবহার করুন, কিন্তু বড় শব্দ ব্যবহার করবেন না যেখানে সহজ ভাষা কাজ করবে। যখন আপনি একটি অস্বাভাবিক বা প্রযুক্তিগত শব্দ ব্যবহার করবেন, এটি মৌলিক পদগুলির শব্দকোষের মধ্যে তালিকাভুক্ত করুন এবং এটি সংজ্ঞায়িত করুন। এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করা হলে সংজ্ঞা দেওয়া সাধারণত একটি ভাল লক্ষণ। এটি বইটিকে পাঠকের কাছে "কথা বলার" জন্য সাহায্য করে, শুধু এটিকে বিশ্বকোষ বানানোর চেয়ে এবং প্রতিটি বিশদে সুনির্দিষ্ট হওয়ার চেয়ে। নবীন সম্পাদকদের জন্য, নিবন্ধটি তাদের সাথে কথা বলার মত হওয়া দরকার যাতে নবীন পাঠক শরীরের অংশ বুঝতে পারে। উপরে বলা হয়েছে, নবীন পাঠক বুঝতে পারে এমন সহজ শব্দ ব্যবহার করতে ভুলবেন না। যদি আপনার কোন শব্দ খুব বড় হয়, এবং আপনি কিভাবে এটি সরল করতে হবে তা না জানেন, আপনি এটি অনলাইন বা একটি থিসরাসে দেখতে পারেন। দয়া করে, যদি আপনি এই বইতে অবদান রাখতে পারেন, তাহলে তা করুন। অনেক বিভাগে সাহায্যের প্রয়োজন আছে। আপনি এই পৃষ্ঠা সহ প্রায় যেকোনো বিষয়ে কাজ করতে পারেন, কিন্তু আপনি যদি কিছু উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন করতে চান তাহলে অনুগ্রহ করে আলোচনা পৃষ্ঠায় সেগুলো তুলে আনুন। শরীরের অতিরিক্ত অংশের জন্য মডিউল তৈরি করতে আপনাকে স্বাগত। আলোচনাকে মূল আলোচনার পাতায় সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা করুন যাতে লোকেরা নির্দিষ্ট পৃষ্ঠাগুলি পরীক্ষা না করেই আপনার বার্তাটি দেখতে পারে। ==একটি বই তৈরি করুন বা অনুরোধ করুন== আপনি শরীরের একটি আকর্ষণীয় অংশ সম্বন্ধে একটি বই তৈরি করতে চান, একাজে সাধারণত উৎসাহিত করা হয়। তবে মনে রাখবেন যে সমস্ত বই এটির চূড়ান্ত প্রকাশিত সংস্করণে উল্লেখিত থাকবে না, যদিও সেগুলি এই লাইভ অনলাইন সংস্করণ উপলব্ধ থাকবে। আপনি যদি চান যে অন্য কেউ শরীরের একটি অংশ সম্পর্কে একটি পৃষ্ঠা লিখুক, তবে অসম্পূর্ণ তালিকায় আপনার পরামর্শ যোগ করুন। অসম্পূর্ণ বই তৈরি করার সময় অনুগ্রহ করে "উইকিশৈশব:মানবদেহ/অসম্পূর্ণ" টেমপ্লেট ব্যবহার করুন। প্রতিটি নিবন্ধে শিরোনাম হিসাবে এই প্রশ্নগুলি ব্যবহার করার কথা বিবেচনা করুন: *একটি [শরীরের অংশ] দেখতে কেমন? *[শরীরের অংশ] এর কাজ কী? *কিভাবে [শরীরের অংশ] শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে? *আপনি কিভাবে আপনার [শরীরের অংশ] সুস্থ রাখতে পারেন? পেশী হল মানবদেহের সেই অঙ্গ যা আমাদের চলাচল করতে সাহায্য করে। দৌড়ানো, লাফ দেওয়া থেকে শুরু করে চোখের পলক ফেলা এবং হাসি পর্যন্ত আমাদের সমস্ত নড়াচড়া আমাদের পেশী দ্বারা ঘটে থাকে। পেশী মানবদেহের সর্বত্র আছে। এগুলি কানের মতো ছোট বা পায়ের পেশীর মতো বিশাল হতে পারে। যদিও কোন পেশী সরাসরি দেখা যায় না, তোমরা যখন তোমাদের পেশীগুলিকে নমনীয় কর তখন তোমরা তাদের অনেককে আয়নায় কাজ করতে দেখতে পার। একটি পেশী সাধারণত একটি দীর্ঘ গোলাকার অঙ্গ। রঙ লাল। একটি পেশী নমনীয় এবং সংকোচনের সময় ছোট এবং ঘন হয়। ডানদিকের ছবিটি একটি পেশীর বিবর্ধনের একটি পর্যায় দেখায়। তোমরা দেখতে পার যে একটি পেশী তন্তু বা তারের একটি সমষ্টি, যার প্রতিটি সংকোচন করতে সক্ষম। এই তন্তুগুলির অতিরিক্ত শক্তি হল পেশীর শক্তি। ==একটি পেশীর অংশ কি কি একটি পেশীর দুটি প্রান্ত থাকে যার প্রতিটি অন্য কোন অঙ্গের সাথে সংযুক্ত থাকে, যা সাধারণত একটি হাড় হয়ে থাকে। এই সংযোগকারীগুলিকে টেন্ডন বলা হয়। পেশী ছাড়া আমরা বাঁচতে পারি না। পেশীগুলি আমাদের শরীরের প্রায় সমস্ত নড়াচড়া তৈরি করে। হাঁটতে, চলাফেরা করতে, এমনকি হাসতে সক্ষম হওয়ার জন্য আমাদের সুস্থ পেশী দরকার। মানুষের শরীরে প্রায় ৬২০টি পেশী রয়েছে যা শরীর তার চলাচলের জন্য ব্যবহার করে। এছাড়াও আরও অনেক পেশী আছে যেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। আমাদের হৃদযন্ত্রের পেশীগুলি শরীরের চারপাশে রক্ত ​​চলাচল করে, বুকের পেশী আমাদের শ্বাস নিতে সাহায্য করে এবং পেটের পেশী আমাদের খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে। ==কিভাবে একটি পেশী শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে যোগাযোগ করে পেশী শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে সংযোগ করে। হৃদযন্ত্রের পেশী সারা শরীরে রক্ত ​​চালনা করে। ডায়াফ্রাম একটি বড় পেশী যা আমাদের শ্বাস নিতে সাহায্য করে। আমাদের মুখ থেকে পাকস্থলী পর্যন্ত পেশীগুলি আমাদের খাদ্য গিলতে এবং পরিপাকতন্ত্রের মাধ্যমে সরিয়ে নিতে সাহায্য করে। এমনকি আমাদের চোখের পেশী রয়েছে যা আমাদের চারপাশে দেখতে এবং আমাদের চারপাশ দেখতে সাহায্য করে। পেশীগুলি ছোট হয়ে এবং তারা যে হাড়ের সাথে সংযুক্ত আছে সেগুলি টেনে নিয়ে চলাচল করে। ==কিভাবে আপনি আপনার পেশী সুস্থ রাখতে পারেন নিয়মিত ব্যায়াম করলে আমাদের পেশী সুস্থ থাকে। সঠিকভাবে খাওয়া এবং বিশেষ করে তোমাদের ডায়েটে একটি মানসম্মত প্রোটিন উৎস অন্তর্ভুক্ত করা তোমাদের পেশীকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। এই বইয়ে আলোচিত অন্যান্য অঙ্গগুলির মতো রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কোন একক অঙ্গ নয়, বরঞ্চ অনেকগুলি বিশেষ ধরণের কোষের কার্যক্ষমতা। এই বিশেষ ধরণের কোষগুলি আমাদের সারা শরীরে ছড়িয়ে আছে এবং আমাদের অনেক ধরনের অসুস্থতা থেকে রক্ষা করে যাচ্ছে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দেখতে কেমন রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা এমন কোন ব্যবস্থা নয় যা তুমি অণুবীক্ষণ যন্ত্র (মাইক্রোস্কোপ) ছাড়া দেখতে পাবে, কারণ এই ব্যবস্থার মধ্যে অনেকগুলি একক কোষ আছে যারা সারা শরীরে ঘুরে বেড়ায় এবং টহল দেয়। এইসঙ্গে তারা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস এবং শরীরের অসুস্থ কোষগুলিকে দূর করতে সহযোগিতা করে। এই কারণেই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে অঙ্গ না বলে ব্যবস্থা বলা হয়। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার একমাত্র যে কাঠামোগুলিকে কখনও কখনও দেখা যায় এবং অনুভব করা যায় সেগুলি হল লিম্ফ নোড এবং থাইমাস। লিম্ফ নোডগুলি হল ছোট গোলাকার অঙ্গ যেখানে রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলি এসে জড়ো হয় এবং তথ্য আদান-প্রদান করে। শরীরে কোথাও সংক্রমণ দেখা দিলে তারা পুনরুৎপাদন করে। লিম্ফ নোডে রোগ প্রতিরোধকারী কোষের সমাবেশ হলে এটি ফুলে যেতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার অংশগুলি কী কী শ্বেত রক্তকণিকা, লিম্ফ নোড, অস্থি মজ্জা এবং থাইমাস দিয়ে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাটি গড়ে ওঠে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার কাজ কি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে বলা যায় শরীরের পুলিশ বাহিনী। এর অন্তর্গত কোষগুলি শরীরের প্রায় প্রতিটি কোষ এবং ফাঁকা স্থানে টহল দেয়, কোথাও কোন অসুস্থতা অথবা সংক্রমণ লুকিয়ে আছে কিনা খুঁজে দেখে। কয়েকটি বিভিন্ন ধরণের কোষ দিয়ে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। # এক ধরণের শ্বেত রক্ত কণিকা, যাদের বলা হয় ম্যাক্রোফেজ, তারা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, অস্বাভাবিক কোষ এবং বর্জিত অংশ খেয়ে শেষ করে ফেলে। তারা ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে টি-কোষকে সতর্ক করে দেয়।
# টি-কোষ শরীরের কোষের আশেপাশে টহল দেয় এবং নিশ্চিত করে যে তারা ঠিক আছে। তারা ম্যাক্রোফেজ থেকে সংকেত পায়। টি-কোষগুলি অনেকগুলি রোগ প্রতিরোধ প্রতিক্রিয়ার মধ্যে সমন্বয় সাধন করে। তারা বি-কোষকে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে বলে এবং অস্বাভাবিক কোষগুলিকে হত্যা করে ফেলে। এরপরে যা ধ্বংসাবশেষ পড়ে থাকে সেগুলি ম্যাক্রোফেজ শোষণ করে নেয়।
# বি-কোষ শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করে। অ্যান্টিবডিগুলি ছোট অণু যারা ব্যাকটেরিয়া বা তাদের মতো অন্যান্য কোষের নির্দিষ্ট কাঠামোর সাথে সংযুক্ত হয়ে যায়। এর ফলে ব্যাকটেরিয়ার উপরিভাগ জমাট বাঁধে এবং সেগুলি নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। এরপর ম্যাক্রোফেজ তাদের খেয়ে ফেলে। প্রতিটি বি-কোষ একটি বিশেষ ধরণের অ্যান্টিবডি তৈরি করে যারা একটি নির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসকে লক্ষ্য করে আক্রমণ করে। একবার একটি বি-কোষ সক্রিয় হয়ে গেলে সেটি সতর্ক অবস্থায় থাকে। এই কারণেই তুমি কোন একটি বিশেষ শিশুদের রোগে শুধুমাত্র একবারই ভুগবে এবং এর জন্যই তুমি শীতকালে একটি সাধারণ সর্দিতে আক্রান্ত হলে তারপরে আর সেই ধরণের সর্দিতে আক্রান্ত হবেনা, তোমার মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতে তৈরি হয়ে যাবে। তিন ধরনের অঙ্গ, যেগুলি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার অংশ, সেগুলি হল: # অস্থি মজ্জা- যেখানে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার সমস্ত রক্ত ​​কোষগুলি তৈরি হয়।
# থাইমাস- এটি টি-কোষের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এখানে, টি-কোষগুলি বিভিন্ন কাঠামোর মধ্যে পার্থক্য করতে শেখে। তারা শেখে কোনটি দেহকোষের অন্তর্গত কাঠামো এবং কোনটি ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের মত বিদেশী কোষের কাঠামো।
# লিম্ফ নোড- এগুলি রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলির যোগাযোগ কেন্দ্র। এখানে ম্যাক্রোফেজগুলি টি-কোষগুলিকে সংক্রমণ সম্বন্ধে অবহিত করে, তখন টী-কোষগুলি বি-কোষকে অ্যান্টিবডি তৈরি করার জন্য উত্তেজিত করে। মানবদেহে একাধিক লিম্ফ নোড রয়েছে, শরীরের প্রতিটি অংশের কাছাকাছি এমন একটি যোগাযোগ কেন্দ্র রয়েছে। কোন অঙ্গ ব্যবস্থার সাথে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সংযুক্ত রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলির বিশেষ ক্ষমতা আছে, যার ফলে এরা শরীরের প্রায় যে কোন অংশ পরিদর্শন করার সুযোগ পায়। পুলিশের মতো তাদেরও বিশেষ অধিকার আছে। রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলি রক্তবাহী নালীতে ভ্রমণ করতে থাকে। কিন্তু যদি তারা কোন সংক্রমণের জায়গার কাছাকাছি আসে তবে তারা রক্তবাহী নালী ছেড়ে বেরিয়ে সংক্রমণ স্থলে চলে আসে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইতে অংশ নেয়। শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কিভাবে যোগাযোগ করে টি-কোষগুলি মানুষের সাধারণ কোষগুলিতে টহল দেয়। তারা একটি কোষের কাছে গিয়ে তার ভিতরে কি আছে দেখাতে বলে। তুমি এই কাজকে পাসপোর্ট নিয়ন্ত্রণ হিসাবে ভাবতে পারো। পাসপোর্টটি সঠিক কি না টি-সেল সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়, তার পরে সে নির্ধারণ করে কোষটি স্বাভাবিক কিনা। এছাড়াও, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বেশিরভাগ সময়েই বাইরে থেকে আসা আক্রমণকারীদের সাথে লড়াই করে। প্রথমে এই সব আক্রমণকারীদের চিহ্নিত করা হয় এবং এর পরে তাদের নির্মূল করার কাজে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বেশ কঠোর। কিছু টি-কোষ এইসব অনুপ্রবেশ নথিবদ্ধ করে রাখে যাতে পরের বার একই অনুপ্রবেশকারীকে আরও দ্রুত বহিষ্কার করা যায়, কখনও কখনও আমরা লক্ষ্য করার আগেই তারা বহিষ্কৃত হয়ে যায়। কিভাবে তুমি তোমার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখতে পারো রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা খুবই ভঙ্গুর। তুমি যদি দুঃখী থাকো বা অসুখী হও, তাহলে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। প্রতি রাতে পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন এবং এমন কিছু করবে না যার ফলে তুমি ভয় পাও বা অসুখী থাকো। বন্ধুদের সাথে সময় কাটাও এবং বন্ধুত্বপূর্ণ, নিরাপদ পরিবেশে থাকো। মুখ মানবদেহের একটি অঙ্গ যা খাদ্য গ্রহণ করে এবং লালা রস ধরে রাখে। সম্ভবত মানবদেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কারণ এটি জীবনধারণের প্রধান কাজ খাদ্যগ্রহণের প্রথম ধাপ। মুখ ছাড়া আমরা খেতে পারব না কোন কিছু পান করতে পারবোনা এবং এই ভাবেই ক্ষুধার্ত তৃষ্ণার্ত হয়ে পানিশূন্যতায় ভুগব এবং অবশ্যম্ভাবী মারা যাব। এভাবে ভাবো: দুটি লাল উজ্জ্বল গুড়ি কিন্তু মানুষের মত। মুখ যখন বন্ধ থাকে সে রকমই দেখতে হয়। মুখ খাদ্য গ্রহণ করা, তরল পান করা এবং কথা বলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুখের শ্বাস বলতে মুখের মাধ্যমে শ্বাস নেওয়ার কাজকে বোঝায় (অস্থায়ী ব্যাকআপ সিস্টেম হিসাবে) যদি নাক,যা মানব দেহের জন্য নির্ধারিত শ্বাস -প্রশ্বাসের অঙ্গ, তা দিয়ে শ্বাস নিতে বাধা থাকে। শিশুরা একপ্রকার মুখে আঙ্গুল দেওয়ার অভ্যাস নিয়ে জন্মায়, যার দ্বারা তারা স্বভাবতই তাদের ঠোঁট এবং চোয়াল ব্যবহার করে পুষ্টির জন্য চুষতে জানে। মুখ খাবার চিবানো এবং কামড়ানোর ক্ষেত্রেও সাহায্য করে। কিছু প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য, বিশেষ করে অনেক প্রতিবন্ধী শিল্পীদের জন্য, যারা অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা জন্মগত অক্ষমতার মাধ্যমে দক্ষতা হারিয়ে ফেলেছে, তাদের মুখ তাদের হাতের জায়গা নেয়। তারা টাইপ, টেক্সটিং, লেখা, অঙ্কন, পেইন্টিং এবং অন্যান্য শিল্পকর্ম ব্রাশ চালানোর সব কাজই মুখের সাহায্যে করে। মাউথ পেইন্টাররা ব্রাশটি তাদের মুখে বা তাদের দাঁতের মাঝখানে ধরে রাখে এবং তাদের জিহ্বা এবং গালের পেশী দিয়ে তা চালায়, তবে মুখের পেইন্টিং ঘাড় এবং চোয়ালের পেশীগুলির জন্য কষ্টদায়ক হতে পারে কারণ মাথাকে একইভাবে সামনে পিছনে নড়াচড়া করতে হয় যেমন একটি হাত করে। মুখকে সাধারণত দুটি অংশে ভাগ করা যায় মুখবিবর এবং মুখগহবর। মুখবিবরের রয়েছে উপরে এবং নিচে দুটি ঠোঁট এবং কার্যকরী একাধিক ঐচ্ছিক পেশী। মুখগহবরের রয়েছে একাধিক অঙ্গ যেমন দাঁত, মাড়ি, জিহ্বা, আলজিহ্বা, তালু বা টাগরা, লালাপথ ও গলবিল। মুখকে স্বাস্থ্যকর কিভাবে রাখা যাবে ১) টেবিল হারমোনিয়াম এই প্রকার হারমোনিয়াম আকারে বড়। টেবল হারমোনিয়ামের ভেতরে হাপর লাগানো এবং ফিতা দ্বারা দুটি পাদানির সাথে যুক্ত থাকে। সেলাই মেশিনের মত দু'পায়ে হাপর দিতে হয়। এই হারমোনিয়ামে সাড়ে তিন হতে পাঁচ অক্টেভ পর্যন্ত রীড ও সেই হিসেবে পর্দা বা চাবি থাকে। সমবেত যন্ত্রসঙ্গীতে ও কোরাস গানে এবং নাট্যগীতাদির আবহ সঙ্গীত ইত্যাদিতে ব্যবহার করা হয়। ২) বক্স হারমোনিয়াম এই জাতীয় হারমোনিয়াম সাধারণত কণ্ঠসঙ্গীত সাধনায় এবং মাহফিলাদিতে ব্যবহার করা হয়। বক্স হারমোনিয়াম সাধারণত "সি থেকে সি" হিসেবে তিন অক্টেভ বিশিষ্ট হয়ে থাকে। বক্স হারমোনিয়াম সাধারণত দুই প্রকার। যথা ক) সিঙ্গেল রীড হারমোনিয়াম ও খ) ডাবল রীড হারমোনিয়াম। ক) সিঙ্গেল হারমোনিয়ামে এক সারি রিড থাকে। এ ধরণের যন্ত্র সাধারণত শাস্ত্রীয় সংগীতে সহযোগী বাদ্যযন্ত্র হিসাবে তানপুরা বা সেতারের সাথে ব্যবহার করা হয়। খ) ডাবল রীড হারমোনিয়ামে দুই সারির অধিক রীড থেকে থাকে। এ ধরণের যন্ত্র কণ্ঠ সংগীতে বেশি ব্যবহার করা হয়। হারমোনিয়াম প্রথম অবস্থায় ডায়াটোনিক স্কেল-এ তৈরি করে পাশ্চাত্যে ব্যবহৃত হতো। কিন্তু এই যন্ত্রের চাবিগুলিতে পরিবর্তনের কোনো সুযোগ ছিল না বলে নির্দিষ্ট চাবিতে সুর মেলাতে অসুবিধা হতো। এতে শিল্পীর পক্ষে ভিন্ন পর্দায় সঙ্গীত পরিবেশন করা সম্ভব হতো না। পরে এই অসুবিধা দূর করার জন্য ডায়াটোনিক স্কেল পরিবর্তন করে যন্ত্রটিকে সমান স্বরান্তর (ইকুয়ালিটি টেম্পারড স্কেল)-এ রূপান্তরিত করা হয়। ফলে যেকোনো চাবিকে ইচ্ছেমতো ‘সা’ করে সঙ্গীত পরিবেশন করা সহজ হয়ে যায়। হারমোনিয়ামের চাবিগুলি একটি নির্দিষ্ট স্কেলে বাঁধা থাকায় সঙ্গীত পরিবেশনের সময় নতুন করে সুর বাঁধতে হয় না। এতে হারমোনিয়ামে কণ্ঠশীলন সহজ হয় এবং সম্ভবত এ কারণেই হারমোনিয়াম এ দেশে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বর্তমানে এ দেশের কণ্ঠসঙ্গীতে হারমোনিয়াম একটি অপরিহার্য ও বহুল ব্যবহৃত যন্ত্র। এ দেশে বিভিন্ন ধরনের হারমোনিয়াম ব্যবহৃত হয়, যথা: কপলার হারমোনিয়াম, বক্স হারমোনিয়াম, স্কেল চেঞ্জ হারমোনিয়াম, সিঙ্গল বেলো হারমোনিয়াম, ডবল বেলো হারমোনিয়াম ও সাতপাট হারমোনিয়াম। বাঁশি এক ধরনের সুষির অর্থাৎ ফুৎকার দিয়ে বাজানো যায় এমন বাদ্যযন্ত্র। কাঠের তৈরি রিড বিশিষ্ট বায়ুচালিত বাদ্যযন্ত্রের বাইরে গিয়ে বাঁশি একটি এয়ারোফোন বা রিড বিহীন বায়ুচালিত যন্ত্র বলা যেতে পারে। বাংলায় বাঁশিকে মুরালি, মোহন বাঁশি, বংশী অথবা বাঁশরিও বলা হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাঁশি তৈরিতে তরলা বাঁশ ব্যবহার করা হয়। বাঁশি নামটিও এসেছে বাঁশ থেকে। এছাড়াও ষ্টিলের, তামার, পিতলের, রূপার এমনকি সোনার পাইপ দিয়েও বাঁশি তৈরী করা যেতে পারে। এই প্রাচীন এবং মনহরানো বাদ্যযন্ত্রের গায়ে সাতটি ছিদ্র থাকে, অবশ্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে পাঁচ বা আটটির উপস্থিতিও দেখা যায়। যে নল বা পাইপটি দিয়ে বাঁশি তৈরী করা হয় তার একপাশ সম্পূর্ণ আটকে বায়ুরোধী করে দেওয়া হয়। বাঁশের তৈরী বাঁশিতে গিট বা গিরা একপাশকে বায়ুরোধী করার কাজে ব্যবহার করা হয়। বন্ধ এবং খোলা প্রান্তের মাঝামাঝিতে ছিদ্রগুলো করা হয়। যে ছিদ্রটি বন্ধ প্রান্তের ঠিক কাছাকাছি থাকে সেটা দিয়ে কৌশলে ফু দিতে হয় এবং বাকি ছ'টি ছিদ্র ডান হাতের মধ্যবর্তী তিনটি এবং বাম হাতের মধ্যবর্তী তিনটি আঙ্গুল দিয়ে কখনো আটকে কখনো ছেড়ে দিয়ে সুর তুলতে হয়। বেশকিছু বাঁশিতে দুই প্রান্ত খোলা থাকে, একপ্রান্তে ফুৎকার করতে হয় এবং উপর দিকে থাকা ফুটো গুলির মাধ্যমে ওঠে। বাংলাদেশে সহ ভারত নেপালে বিভিন্ন রকম বাঁশীর দেখা যায়। এখন অবধি প্রাপ্ত বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো বাঁশীটি অপ্রাপ্তবয়স্ক গুহাবাসী ভাল্লুকের ফিমার অস্থির দ্বারা নির্মিত। স্লোভেনিয়ার প্রাপ্ত এই ৪৩,০০০ বছর পুরনো বাঁশিটিতে ছিল চারটি গর্ত। যদিও এই তথ্য নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খাঁ একজন প্রসিদ্ধ সানাই বাদক। নলাকৃতি এই বাদ্যযন্ত্র সাধারণত দূরবর্তী অংশে বেশি চওড়া হয়। রকমফেরে এতে ৬ থেকে ৯ টি ফুটো থাকে। এর একবার ফুৎকারে কোয়াড্রুপল রিড বা একটি বিশেষ ধরনের জমকালো আওয়াজ তৈরি হয়। চারটি তালপাতার (বা আওয়াজ হবে এরকম চারটি পর্দা) সমন্বয়ে হাওয়া দিলে যে রকম শব্দ বের হয় তাকে কোয়াড্রুপল রিড বলে। এই বাদ্যযন্ত্রের উপর দখল থাকার জন্য বাদককে সমানভাবে বায়ু চালনা এবং হাতের মাধ্যমে রিডে খেয়াল রাখতে হবে। সুর তৈরীর ওপর ভিত্তি করে সানাই দুই প্রকার হয় একটি এ-এর নিচে বাজতে সক্ষম, অপরটি সি-এর ভিন্ন‌ তীক্ষ্ণতায়। মনে করা হয় সানাইয়ের উৎপত্তি অপর একটি ভারতীয় বায়ুচালিত বাদ্যযন্ত্র বীনের সংস্করণের মাধ্যমে। শঙ্খধ্বনি একটি বিশেষ্য পদ যার অর্থ শঙ্খের শব্দ। শঙ্খ শব্দটি এসেছে দুটি সংস্কৃত শব্দ 'শাম' ও 'খাম' থেকে। 'শাম' শব্দের অর্থ শুভ এবং 'খাম' শব্দের অর্থ জল। এই শব্দের মিলনে সৃষ্টি হয়েছে 'শঙ্খম' শব্দটি। ১) শঙ্খের খোলস বাড়ি অলংকরণের কাজে ব্যবহার করা হয়। ছোট বা অপরিণত আকৃতির সংখ্যা মালার মতো পরপর গেঁথে টাঙিয়ে রাখা যেতে পারে আবার বড় আকৃতির শঙ্খের গায়ে বিভিন্ন কাজ করে বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা যায়। ২) ধ্রুপদী মায়া সভ্যতার শিল্পী সঙ্গে ব্যবহার করা হতো রং বা কালি ধরে রাখার জন্য তবে বিত্তবান পরিবারে এর ব্যবহার দেখার মত ছিল। ৩) কিছু কিছু দেশে আভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য শঙ্খ মুদ্রা ব্যবহার করা হয়। ৪) গ্রিনাডায় মৎস্য বিক্রেতাদের বিশেষ সংকেত প্রদানের জন্য শঙ্খ ব্যবহার করা হয়। রং এর উপর ভিত্তি করে সাধারণত তিন প্রকার হয়, সাদা রঙের শঙ্খ, সামান্য লালচে শঙ্খ এবং গাঢ় বর্ণের শঙ্খ। এছাড়াও সংঘের বিভিন্ন আকার রয়েছে। বেশিরভাগ শঙ্খ বাজানো গেলেও কিছু কিছু শঙ্খ বাজানো যায় না। আবর্ত বা প্যাচের উপর ভিত্তি করে শঙ্খ তিন প্রকার হয় যথা বামাবর্তী শঙ্খ, দক্ষিণাবর্তী শঙ্খ এবং মধ্যাবর্তী শঙ্খ। হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন কর্মকান্ডের সাথে শঙ্খ ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। হিন্দু সধবা রমণীরা হাতে শঙ্খ দিয়ে তৈরী "শাখা" পরেন। বিভিন্ন পূজা-পার্বণ এবং শুভ কাজের শুরুতে বিশেষভাবে কাঁটা শঙ্খের বাঁশি বাজানো হয়। হিন্দু ধর্মে শঙ্খের ধ্বনি পবিত্র বলে ধরা হয়। পূজা অর্চনা, পুত্রসন্তানের জন্ম, অন্নপ্রাশন, শ্মশানযাত্রা ইত্যাদি সময়ে শঙ্খধ্বনি করা হয়। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে পঞ্চপান্ডব ও শ্রীকৃষ্ণের ঠোঁটে শঙ্খধ্বনি ধ্বনিত হয়। দেবী দুর্গার হাতেও শঙ্খ দেখা যায়।যার যা ধর্ম, প্রথমা প্রকাশিনি, হাবিবুর রহমান পৃষ্ঠা ৩১০ হিন্দু ধর্মীয় গ্রন্থ মহাভারতের কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে যুদ্ধ আরম্ভ এবং যুদ্ধের সমাপ্তি বোঝাতে শঙ্খের ব্যবহার দেখা গিয়েছে। এছাড়া যে কোনো শুভ কাজে শঙ্খের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। হিন্দুধর্ম ছাড়াও বৌদ্ধ ধর্মে শঙ্খের বিপুল ব্যবহার রয়েছে। বাদ্যযন্ত্র ছাড়াও ধর্মীয় প্রতীক হিসেবে এটিকে তুলে ধরা হয়। এছাড়াও প্রাচীন পেরু এবং আজটেক সভ্যতায় সংক্ষেপে ব্যবহার প্রমাণিত হয়েছে। বাবু গীটার বা গিটার একটি বহুল পরিচিত এবং প্রচলিত বাদ্যযন্ত্র। গিটার হল একটি বিচ্ছিন্ন বাদ্যযন্ত্র যার সাধারণত ছয়টি স্ট্রিং থাকে। এটি বাদকের শরীরের বিরুদ্ধে সমতলভাবে ধরে রাখা হয় এবং প্রভাবশালী (ডান) হাত দিয়ে স্ট্রমিং বা স্ট্রিংগুলিকে টেনে বাজানো হয়, একই সাথে বিপরীত হাতের আঙ্গুল দিয়ে ফ্রেটের বিরুদ্ধে নির্বাচিত স্ট্রিংগুলি টিপে ধরা হয়। স্ট্রিংগুলিকে আঘাত করার জন্য একটি প্লেক্ট্রাম বা পৃথক আঙ্গুলের পিক ব্যবহার করা যেতে পারে। গিটারের শব্দ হয় ধ্বনিগতভাবে যন্ত্রের অনুরণিত চেম্বারের মাধ্যমে বা ক্ষেত্র বিশেষে এটি একটি ইলেকট্রনিক পিকআপ এবং একটি পরিবর্ধক দ্বারা প্রসারিত হয়। মূলত গীটার তিন প্রকার। যেমনঃ এছাড়াও স্প্যানিশ গিটারের মধ্যেও প্রকারভেদ রয়েছে যেমন ক্লাসিক্যাল, এ্যাকিউস্টিক ও ইলেকট্রিক। বর্তমান ইলেকট্রিক গিটার আসার আগে গিটার ছিল একটি বড় পাটাতনের ওপর সাজিয়ে রাখা বিভিন্ন তীক্ষ্ণতা বিশিষ্ট তারের গুচ্ছ। সেখান থেকে বিবর্তিত হতে হতে আজকের এই গিটারের উৎপত্তি। মোটামুটি ১৮৫০ খ্রিস্টাব্দের পর বর্তমান গিটার নির্দিষ্ট রূপ পায়। হালকা বাদন থেকে শুরু করে জমকালো কনসার্ট প্রতিক্ষেত্রে গিটার ব্যবহার করা যেতে পারে। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিক থেকে পাশ্চাত্য দেশ গুলি থেকে রক সংগীত ভারতে আমদানি হলে ভারতেও গিটারের প্রচার বৃদ্ধি পায়। বর্তমান ভারতীয় উপমহাদেশে‌ সংগীতশিল্পী গিটারের অভিনবত্ব দেখা গিয়েছে। আধুনিক রক এবং মেটাল গান মূলত গীটারের উপর প্রতিষ্ঠিত। এ্যাকোস্টিক গীটারের অংশগুলো হল বডি, সাউন্ড হোল, ফ্রেট বোর্ড, নেক, ব্রিজ ও হেডস্টক। এর তারগুলো ধাতুর তৈরি। এ্যাকোস্টিক গীটারের শব্দ তৈরি হয় সাউন্ড হোল এর মাধ্যমে। তারের কম্পন গীটারের বডির ভেতর প্রতিধ্বনিত হয় এবং সাউন্ড হোল এর মাধ্যমে প্রকাশ পায়। কিছু এ্যাকোস্টিক গীটার রয়েছে যাদের বডির অভ্যন্তরে পিক-আপ থাকে, যা দ্বারা এমপ্লিফায়ার এর সহায়তায় এর ধ্বনিকে বর্ধিত করা যায়। এটি দেখতে অনেকটা এ্যাকোস্টিক গীটার এর মতই, তবে তারগুলো মূলত নাইলনের তৈরি হয়ে থাকে। লীড গীটারে কোনও সাউন্ড হোল থাকে না। এর সুর তৈরি হয় পিক-আপ এর মাধ্যমে। লীড গীটার বাজানোর জন্য এমপ্লিফায়ার অত্যাবশ্যক। প্রসেসর এর মাধ্যমে এর সুরে বিভিন্ন পরিবর্তন আনা যায়। মাদল হল ভারতীয় উপমহাদেশে প্রচলিত একধরনের ঐতিহ্যবাহী তালাশ্রয়ী আনদ্ধ লোকবাদ্যযন্ত্র। নেপালে এবং ভারতের আদিবাসী সম্প্রদায়ের মাঝে মাদল সমধিক জনপ্রিয় একটি বাদ্যযন্ত্র। কিছু লোকসঙ্গীতে এটিকে প্রধান বাদ্যযন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়। নেপালি লোকসঙ্গীতে মূলত তাল রক্ষার জন্য মাদল ব্যবহৃত হয়। সেখানে এটি হাতে বাজানো ঢাকি হ্যান্ড ড্রাম হিসাবে বেশ জনপ্রিয় এবং ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। মাদল নেপালের একটি জাতীয় বাদ্যযন্ত্র। এই নেপালি টোকাযন্ত্রটিকে বেশিরভাগ নেপালি লোকসংগীতের মেরুদণ্ড বলা চলে। খ্যাতনামা নেপালি সংগীতশিল্পী রণজিৎ গজমের যখন রাহুল দেব বর্মণের অধীনে কাজ শুরু করেছিলেন তখন তিনি এই যন্ত্রটিকে বলিউড সংগীতের সাথে পরিচয় করিয়েছিলেন। তিনি হাম দোনো দো প্রেমী দুনিয়া ছোড় চলে" এবং "কাঞ্ছি রে কাঞ্ছি রে" এর মতো অসংখ্য বলিউড গানে এটি ব্যবহার করেছেন। নির্দিষ্ট কয়েকটি আদিবাসী গোষ্ঠীর মধ্যে ভিন্ন প্রকারের নিজস্ব মাদল রয়েছে। মাদল নেপালের রাষ্ট্রীয় বাদ্য। এই বাদ্য নেপালি জাতির সংগীতের মেরুদন্ড। পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমাঞ্চলে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম এবং ঝাড়খণ্ডের বেশ কিছু অঞ্চলে মাদল প্রধান বাধ্য রূপে ব্যবহার করা হয়। তাদের ঝুমুর নাচের মূল তালধারন করে এই মাদলের বাদন। বেহালা তার বিশিষ্ট গীটার সদৃশ এটি একধরনের বাদ্যযন্ত্র যা ধনুক তন্তুর সম্মিলনে সুর সৃষ্টি করে। সাধারণত এগুলো চার পঙ্‌ক্তির হয়ে থাকে। তবে কিছুক্ষেত্রে নিখুঁত শব্দের জন্য পাঁচ পঙ্‌ক্তির হয়ে থাকে। এটা বীণাবিশেষ পরিবারের‌ ক্ষুদ্রতম পঙ্‌ক্তি যন্ত্র, যা দ্বৈত খাদ অন্তর্ভুক্ত সর্বোচ্চ ত্ত তীক্ষ্ণ স্বরবিশিষ্ট সদস্য। বেহালা প্রায় সব ধরনের সঙ্গীতের সাথেই ব্যবহৃত হয়। বেহালা সাধারণত সমবেত সঙ্গীত এর ক্ষেত্রে বসে বাজানো হয় তবে একক সঙ্গীতের ক্ষেত্রে বসে বা দাঁড়িয়ে যে কোন অবস্থানে বাজানো যেতে পারে। বেহালার তারগুলি এরকম ধনুকাকৃতি অংশের উপর বাঁধা থাকে। একটি আদর্শ বেহালা ৭৫ সেন্টিমিটার দীর্ঘ লম্বা হয়। বিহার আর এই বইগুলি ৫ মিলিমিটার ছোট এবং ১০ গ্রাম ওজনের হয়। বেহালা যন্ত্রের ইতিহাস সম্পর্কে বিভিন্ন অভিমত দেখা যায়। সংক্ষেপে কয়েকটি অভিমত উল্লেখ করা হল। ভারতীয় (হিন্দু) মতে, লঙ্কাপতি রাবণ কর্তৃক এক তার বিশিষ্ট "রাবণ স্ত্রম" নামে একটি বাদ্যযন্ত্র সৃষ্টি হয়। পরে একাদশ শতাব্দীর শেষদিকে পারস্য, আরব ও স্পেন হয়ে ইউরোপ গিয়ে বর্তমান প্রচলিত নাম "বেহালা" হয়েছে। পাশ্চাত্য বিদ্বানদের মতে, ৪০০ বছর পূর্বে ইউরোপে ভাইল নামে একপ্রকার বাদ্যযন্ত্র আবিষ্কার করা হয়। পরে এই যন্ত্রের আকারে বর্তমান "বেহালা" তৈরী করা হয়। অন্য এক মতে, ১৫৬৩ খ্রিস্টাব্দে ভেনিস নগরের এক গ্রামীণ লোক, নাম লিনাবোলি টেনর ভায়োলিন নামক এক বাদ্যযন্ত্র প্রচলন করেন। তারপরে, ইতালির কোন এক নাম না জানা বিদ্বান এর আরও উন্নতি সাধন করে বেহালার রুপ দেন। দোতারা বাংলার লোকজ বাদ্যযন্ত্র। এর আক্ষরিক অর্থ দুটি তার বিশিষ্ট কোন যন্ত্র। এটি বাংলা লোকগীতির সাথে বহুল ব্যবহৃত বাদ্যযন্ত্র। মূলত দুইটি তার বা চারটি তারের বা কখনো কখনো পাঁচটি তারের সমন্বয়ে এটি তৈরী করা হয়। দুই বাংলায় এর বেশি ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়। পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতকের সময় থেকেই বাঙলার বাউল ফকিররা তাদের গানের সাথে এই বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে আসছেন। এছাড়াও আসাম এবং বিহার রাজ্যে এর ব্যবহার দেখা যায়। চতুর্দশ শতাব্দীতে লিখিত সপ্তকাণ্ড রামায়ণ বইতে দোতারার প্রথম উল্লেখ রয়েছে। দোতারার অন্য নাম স্বরাজ৷ দুটি তারের সাহায্যেই এতে এক সপ্তকের সকল সুর বাজানো যায় বলে একে দোতারা বলা হয়৷ তবে কোনো কোনো গুণী ওস্তাদ এতে পছন্দমতো চারটি বা পাঁচটি তার লাগিয়ে থাকেন৷ যেমন বাউল শাহ আবদুল করিম চারটি এবং ওস্তাদ পাগলা বাবু শাহজাদপুরী তার দোতারায় পাঁচটি তার ব্যবহার করে থাকেন৷ দোতারার অগ্রভাগে কাঠখোদাই ভষ্কর্যে ময়ূর, টিয়াপাখি প্রভৃতি থাকে৷ এগুলো যথাক্রমে নবীজি সঃ এবং বড়পীর রহঃ এর প্রতীকি রুপ৷ দোতারাতে দুই থেকে চারটি তার থাকে। উপরের মোটা তারটি টিউন হবে ‘পা’-তে। মাঝখানের দু’টি হবে ‘সা’ আর শেষের তারটি হবে ’মা’। এইভাবে ‘পা সা সা মা’-তে দোতারা বাধতে হবে। দোতারা টিউনিং করার ক্ষেত্রে একজন কোন হারমোনিয়াম বা ক্রোম্যাটিক টিউনার ব্যবহার করতে পারেন। ক্রোম্যাটিক টিউনার বাদ্যযন্ত্রের দোকানে কিনতে পাওয়া যায়। তবে ক্ষেত্র বিশেষজ্ঞ বা এক্সপার্টদের জন্য কান সবচেয়ে বড় টিউনার। সাধারণত তিন ধরনের দোতারা দেখতে পাওয়া যায়। রাঢ় বাংলায় পাওয়া দোতারার সঙ্গে ভাওয়াইয়া দোতারা এবং গোয়ালপাড়া দোতারার বিশেষ মিল পাওয়া যায় না। যারা দোতারার রিদম বা তাল নিয়ে সমস্যায় আছেন তাদের মনে রাখতে হবে তালের একটা সেন্স থাকে যা কারো কারো আপনা-আপনি তৈরি হয় আবার কারো বা অনেক অনুশীলন করে এ দক্ষতা আনতে হয়। আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন তালের সাথে ঝংকার দিয়ে আপনারা কিভাবে দোতারা বাজাবেন। তাদেরকে বলছি চিন্তা করবেন না। এটি সহজেই হয়ে যায়। এর জন্য আপনাদের কোন গান বা রাগ কোন তালে বা রিদমে হচ্ছে তা জানা প্রয়োজন। সাধারণত বাংলা গান গুলোতে দ্রুত দাদ্রা (ঝুমুর) ৬ মাত্রা বিশিষ্ট, কাহার্বা (৮ মাত্রা দাদ্রা (৬ মাত্রা ঝাপতাল (১০ মাত্রা এবং বিষমপদী তাল তেওরা (৭ মাত্রা) ব্যবহৃত হয়। এই তাল গুলোর আবার বিভিন্ন রকম চলন বা ঢং আছে। এগুলো সম্পর্কে আপনাদের অবহিত হওয়া দরকার। যে গান যে তালে ও যে চলনে এবং লয়ে (গতি) আপনাদের সেই ভাবেই বাজাতে হবে। এই লেখাটি পরে এ প্রোসেসটি জটিল মনে করকর কোন অবকাশ নেই। আপনাদের রিদমের সাথে ঝংকার দিয়ে গান প্লে করতে চাইলে সর্বপ্রথমে দরকার ফিঙ্গারিং ক্লিয়ার করা। প্রথমে সা রে গা মা রিদমের সাথে প্লে করতে হবে। যেমন মনে করেন আপনি দ্রুত দাদ্রা তালে সারগাম বাজাবেন। সেক্ষেত্রে বাজাতে হবে- স এর সময় সা পা সা সা, রে এর সময়ে রে পা রে রে; একই ভাবে গা পা গা গা, মা সা মা মা, পা সা পা পা, ধা সা ধা ধা, নি সা নি নি, র্সা সা র্সা র্সা। এভাবে অবরোহী বাজাতে হবে। এইভাবে হাতের জড়তা কেটে গেলে অন্যান্য তালেও প্রাক্টিস করতে হবে। আর যারা গান বাজাচ্ছেন তারা রিদমের সাথে প্লে করতে না পারলেও পারফেক্ট লয়ে বাজাতে থাকুন। প্রথমে সিঙ্গেল প্লে করে জড়তা কাটান তাহলে একসময়ে তালে বাজাতে পারবেন। দোতারা শিখতে চাইলে প্রথম ধাপে তালগুলো শিখে নিতে হবে। কিছু উল্লেখযোগ্য তাল হল: # দ্রুত দাদরা অপর নাম ঝুমুর (৬ মাত্রা ছন্দ: ৩+৩, বোল: সাসা পা সাসা সাসা পা সাসা # দাদরা (৬ মাত্রা ছন্দ: ৩+৩, পা সা সা পা সা সা # কাহারবা (৮মাত্রা ছন্দ: ৪+৪, সা সা সা পা সা সারে সা পা # ঝাপতাল (১০ মাত্রা ছন্দ: ২+৩+২+৩, পা সা পা সা সা পা সা পা সা সা # তেওরা (৭ মাত্রা ছন্দ: ৩+২+২, পা সা সা পা সা পা সা দোতারাতে স্বরলিপি অভ্যাসের জন্য তিনটি আঙ্গুল (তর্জনী, মধ্যমা ও অনামিকা) অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। তবে কনিষ্ঠা আঙ্গুলও ব্যবহার করতে পারলে ভাল বাঁজানো যাবে। কখনই এক আঙ্গুল দিয়ে বা দুটি আঙ্গুল দিয়ে দোতারা বাঁজানো উচিত নয় এতে প্রাথমিক বাবে কিছুটা বাঁজানো রপ্ত হলেও কিছুদিন পর বিভিন্ন গান বাঁজাতে সমস্যা হয়। # আরোহী: সা রে গা মা পা ধা নি র্সা; অবরোহী: র্সা নি ধা পা মা গা রে সা। # আরোহী: সাসা রেরে গাগা মামা পাপা ধাধা নিনি র্সার্সা; অবরোহী: র্সার্সা নিনি ধাধা পাপা মামা গাগা রেরে সাসা। # আরোহী: সারেগা রেগামা গামাপা মাপাধা পাধানি ধানির্সা; অবরোহী: র্সানিধা নিধাপা ধাপামা পামাগা মাগারে গারেসা। # আরোহী: সারেগামা রেগামাপা গামাপাধা মাপাধানি পাধানির্সা; অবরোহী: র্সানিধাপা নিধাপামা ধাপামাগা পামাগারে মাগারেসা। # আরোহী: সারেগামাপা রেগামাপাধা গামাপাধানি মাপাধানির্সা; র্সানিধাপামা নিধাপামাগা ধাপামাগারে পামাগারেসা। স্বরলিপি গুলো উপরে উল্লেখিত দোতারার তাল গুলোর সাথে মিলিয়ে প্রাক্টিস করতে হবে। একতারা আবিষ্কারের ইতিহাস সুনির্দিষ্টভাবে জানা না গেলেও ধারণা করা হয় প্রায় ১০০০ বছর ধরে এর ব্যবহার হয়ে আসছে। আর এ যন্ত্রটি যে সম্পূর্ণ আমাদের দেশের আবহতেই তৈরি হয়েছে তা এর উপকরণের দিকে তাকালেই বুঝা যায়। পিয়ানো হলো একটি বাদ্যযন্ত্র যা একগুচ্ছ চাবির (কিবোর্ড) সাহায্যে বাজানো হয়। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পরিচিত ও জনপ্রিয় বাদ্যযন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি। ধ্রুপদী সংগীত, জ্যাজ সংগীত, একক বাদন (সোলো দলগত বাদন (এনসেমবল মিউজিক চেম্বার মিউজিক (চেম্বার মিউজিক অনুষঙ্গ হিসেবে তথা সংগীতের সকল ঘরানায় এই যন্ত্রটির ব্যাপক ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সংগীতায়োজনে ও গান তুলতেও পিয়ানো ব্যবহার করা হয় যদিও এটি বহনযোগ্য নয় এবং খুবই ব্যয়বহুল, তবুও এর বহুমুখী ব্যবহার ও সর্বব্যাপিত্ব একে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় বাদ্যযন্ত্রে পরিণত করেছে। পিয়ানো হল একটি শাব্দ, তারযুক্ত বাদ্যযন্ত্র যা ইতালিতে বার্টোলোমিও ক্রিস্টোফোরির দ্বারা ১৭০০ সালের দিকে উদ্ভাবিত হয়েছিল (সঠিক বছরটি অনিশ্চিত যেখানে স্ট্রিংগুলিকে কাঠের হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করা হলে‌ বা পিয়ানোর কোনো চাবি চাপলে একটি নরম উপাদান দিয়ে আবৃত থাকে, আচ্ছাদিত হাতুড়ির সাহায্যে স্টিলের তৈরি নির্দিষ্ট তারকে আঘাত করে। হাতুড়ীগুলো ফিরে আসে এবং আঘাত করার ফলে তারগুলো তাদের অনুনাদী কম্পাঙ্কে অনুরণিত হতে থাকে তা একটি তুলার তৈরি আস্তরণ। এই অনুরণন বিশেষ ব্রীজের মাধ্যমে শব্দসৃষ্টিকারক তলে পরিচালিত হলে বাতাসে শব্দশক্তি ছড়িয়ে পড়ে। অন্যথায় শব্দটি তারের কম্পনের ফলে সৃষ্ট শব্দের চেয়ে জোরালো হতো না। যখন চাবি ছেড়ে দেয়া হয় তখন একটি ড্যাম্পার তারের কম্পন থামিয়ে দেয়। "Hornbostel-Sachs" এর বাদ্যযন্ত্রের শ্রেণীবিন্যাসের নিয়ম অনুসারে পিয়ানো হলো কর্ডোফোন জাতীয় বাদ্যযন্ত্র। পিয়ানো শব্দটি ইতালীয় শব্দ “Pianoforte” এর সংক্ষিপ্ত রূপ। রূপ। সংগীতের পরিভাষায় “Piano” অর্থ “নিঃস্তব্ধতা (কোয়ায়েট)” এবং “Forte” অর্থ “শব্দময়তা (Loud)।” ” আসলে পিয়ানোর চাবিতে স্পর্শ করলেই এটি শব্দ সৃষ্টি করে এবং ছেড়ে দেওয়ার সাথে সাথে নিঃস্তব্ধ হয়ে যায় বলে যন্ত্রটির এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। এটি একটি কীবোর্ড ব্যবহার করে বাজানো হয়, যা একটি সারির চাবি (ছোট লিভার) যা পারফর্মার নিচে চাপ দেয় বা হাতের আঙ্গুল এবং আঙ্গুল দিয়ে আঘাত করে যাতে হাতুড়ি স্ট্রিংগুলিকে আঘাত করে। প্রাচীণ প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের সময় পিয়ানোর জন্ম হয়। হ্যামারড ডালকিমার হলো প্রথমদিকের তারের তৈরি স্বরযন্ত্র যাতে তারকে আঘাত করে অনুরণিত করা হত। মধ্যযুগে চাবিচালিত ডালকিমার জাতীয় বাদ্যযন্ত্র তৈরি করার একাধিক চেষ্টা করা হয়েছিল। ১৭’শ শতকের দিকে চাবিচালিত ক্লাভিকর্ড ও হার্পসিকর্ড বেশ পরিচিত ছিল। ক্লাভিকর্ডের তারগুলোকে বিভিন্নভাবে আগাত করা হতো, অপরদিকে হার্পসিকর্ডের তারগুলোকে পাখির পালক দিয়ে বাজানো হত। হার্পসিকর্ডের বিশেষ কৌশল নিয়ে শতবর্ষের গবেষণার পর খাঁচা, সাউন্ডবোর্ড, ব্রিজ এবং কিবোর্ড তৈরির সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতিটি উদ্ভাবিত হয়েছিল। আধুনিক পিয়ানো আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেয়া যেতে পারে ইতালির পাদুয়ার বার্তোলোমেয়ো ক্রিস্টোফারি (১৬৫৫-১৭৩১) কে, যাকে তাসকানি এর গ্রান্ড প্রিন্স, তৃতীয় ফার্দিনান্দ দ্য’ মেডিসি বাদ্যযন্ত্র রক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। ক্রিস্টোফারি ছিলেন একজন হার্পসিকর্ড বিশেষজ্ঞ ও তারযুক্ত বাদ্যযন্ত্র সম্পর্কে অভিজ্ঞ একজন ব্যক্তি। তবে এটা জানা যায়নি যে কবে প্রথম ক্রিস্টোফারি তার প্রথম পিয়ানোটি তৈরি করেছিলেন। মেডিসি পরিবারের ইতিহাস থেকে জানা যায় তাদের পরিবারে ১৭০০ সাল থেকে একটি পিয়ানো ছিল। অপর একটি সূত্র হতে জানা যায় ১৬৯৮ সাল থেকে মেডিসি পরিবারে একটি পিয়ানো ছিল। তবে, তিনটি ক্রিস্টোফেরি পিয়ানো আজও টিকে আছে যেগুলো ১৭২০ সালে তৈরি করা হয়েছিল। আপরাইট পিয়ানো, যাকে উল্লম্ব পিয়ানোও বলা হয়, ফ্রেম এবং স্ট্রিংগুলির উল্লম্ব কাঠামোর কারণে আরও কমপ্যাক্ট হয়। আপরাইট পিয়ানোর যান্ত্রিক কর্ম কাঠামো রবার্ট ওয়ার্নাম ১৮২৬ সালে লন্ডন, ইংল্যান্ডে উদ্ভাবন করেছিলেন এবং আপরাইট মডেলগুলি সবচেয়ে জনপ্রিয় মডেল হয়ে উঠেছিল। আপরাইট পিয়ানোগুলি একটি গ্র্যান্ড পিয়ানোর চেয়ে কম জায়গা নেয় এবং সেগুলি ঘরোয়া সংগীত তৈরি এবং অনুশীলনের জন্য ব্যক্তিগত বাড়িতে ব্যবহারের জন্য আরও ভাল আকার ছিল। হাতুড়িগুলি অনুভূমিকভাবে সরে যায় এবং স্প্রিংসের মাধ্যমে তাদের বিশ্রামের অবস্থানে ফিরে আসে, যা অবক্ষয়ের জন্য সংবেদনশীল। অস্বাভাবিকভাবে লম্বা ফ্রেম এবং লম্বা স্ট্রিং সহ খাড়া পিয়ানোগুলিকে কখনও কখনও খাড়া গ্র্যান্ড পিয়ানো হিসাবে বাজারজাত করা হয়, কিন্তু সেই লেবেলটি বিভ্রান্তিকর। কিছু লেখক আধুনিক পিয়ানোকে তাদের উচ্চতা অনুসারে এবং উচ্চতা সামঞ্জস্য করার জন্য প্রয়োজনীয় কর্মের পরিবর্তন অনুসারে শ্রেণিবদ্ধ করেন। আপরাইট পিয়ানো সাধারণত গ্র্যান্ড পিয়ানোদের তুলনায় কম ব্যয়বহুল। গির্জা, কমিউনিটি সেন্টার, স্কুল, মিউজিক কনজারভেটরি এবং ইউনিভার্সিটি মিউজিক প্রোগ্রামে রিহার্সাল এবং অনুশীলনের যন্ত্র হিসেবে খাড়া পিয়ানো ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং এগুলি বাড়ির মধ্যে কেনাকাটার জন্য জনপ্রিয় মডেল। এছাড়াও রয়েছে বিশেষভাবে তৈরিকৃত পিয়ানো ইলেকট্রিক পিয়ানো, ডিজিটাল পিয়ানো এবং হাইব্রিড ইন্সট্রুমেন্ট পিয়ানো। পিয়ানো হল পশ্চিমা শাস্ত্রীয় সঙ্গীত, জ্যাজ, ব্লুজ, রক, লোকসংগীত এবং অন্যান্য অনেক পশ্চিমা সঙ্গীত ঘরানার একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। পিয়ানোগুলি একক বা সুরেলা ভূমিকায় এবং সঙ্গী হিসাবে ব্যবহৃত হয়। পাশাপাশি, পিয়ানো একা বাজানো যেতে পারে, একটি ভয়েস বা অন্যান্য যন্ত্রের সাথে, ছোট দলে (ব্যান্ড এবং চেম্বার মিউজিক এনসেম্বল) এবং বড় এনসেম্বল (বড় ব্যান্ড বা অর্কেস্ট্রা)। প্রচুর সংখ্যক সুরকার এবং গীতিকাররা দক্ষ পিয়ানোবাদক কারণ পিয়ানো কীবোর্ড জটিল সুরের এবং সুরেলা আন্তঃপ্রকাশের সাথে পরীক্ষা করার এবং একই সময়ে বাজানো একাধিক, স্বাধীন মেলোডি লাইন চেষ্টা করার একটি কার্যকর উপায় সরবরাহ করে। পিয়ানোগুলি ফিল্ম এবং টেলিভিশন স্কোরিং করা সুরকারদের দ্বারা ব্যবহার করা হয়, কারণ বৃহৎ পরিসর সুরকারদের সুর এবং বেস লাইন চেষ্টা করার অনুমতি দেয়, এমনকি যদি সঙ্গীত অন্যান্য যন্ত্রের জন্য অর্কেস্ট্রেট করা হয়। তানপুরা হচ্ছে একধরনের তার বিশিষ্ট বাদ্যযন্ত্র। পৃথিবীর বেশ কিছু অঞ্চলে এর ব্যবহার দেখা যায়, তারমধ্যে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, ক্রোয়েশিয়া এবং সার্বিয়া, বুলগেরিয়া এবং ভারত উল্লেখযোগ্য। ভারত ছাড়া অন্যান্য অঞ্চলে এটি ল্যূটজাতীয় প্লাক যন্ত্র হিসেবে দেখা যায়। কিন্তু ভারতে এটা দেখতে অনেকটা সেতারের মতো আকৃতির। দক্ষিণ ভারতে তানপুরাকে তাম্বুরা বলা হয় এবং অন্যান্য অঞ্চল ও বাংলাদেশে এটা তানপুরা হিসেবেই পরিচিত। ভারতীয় উপমহাদেশে তানপুরা মূলত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের সঙ্গতকারী যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। একটি তানপুরা একক বা তালবাজের সাথে ছন্দে বাজানো হয় না: একটি অবিচ্ছিন্ন লুপে চারটি স্ট্রিংয়ের একটি চক্রকে টেনে তোলার সুনির্দিষ্ট সময় ফলস্বরূপ শব্দের একটি নির্ধারক কারণ, এটি সম্পূর্ণ পরিবেশনার সময় অপরিবর্তিতভাবে বাজানো হয়। সমস্ত স্ট্রিং ছিঁড়ে ফেলার পুনরাবৃত্তি চক্রটি সোনিক ক্যানভাস তৈরি করে যার উপর রাগের সুর আঁকা হয়। সমস্ত স্ট্রিংয়ের সম্মিলিত শব্দ, প্রতিটি স্ট্রিং তার নিজস্ব বর্ণালি ওভারটোন সহ একটি মৌলিক স্বর, সমর্থন করে এবং একাকী গাওয়া বা বাজানো বাহ্যিক সুরের সাথে মিশে যায়। তানপুরা প্রকৃতপক্ষে সংগীতের মূল গঠন করে, কারণ তানপুরা একটি শাব্দ গতিশীল রেফারেন্স কর্ড তৈরি করে যা থেকে রাগগুলি (মেলোডিক মোড) তাদের স্বতন্ত্র চরিত্র, রঙ এবং স্বাদ গ্রহণ করে। স্টিফেন স্লাভেক নোট করেছেন যে, ষোড়শ শতাব্দীর শেষের দিকে, তানপুরা "তার আধুনিক রূপে সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হয়েছিল এবং মুঘলদের ক্ষুদ্র চিত্রগুলিতে দেখা গিয়েছিল। স্লাওক আরও পরামর্শ দেয় যে কাঠামোগত মিলের কারণে সেতার এবং তানপুরা একটি সম্পর্কিত ইতিহাস ভাগ করে নেয়। সেতারের মতো দেখতে লাউয়ের তুম্বার উপরে একটি ডান্ডি যুক্ত করে তাতে চারটি তার লাগিয়ে তানপুরা তৈরি করা হয়। তানপুরার দৈহিক আকৃতি কিছুটা সেতারের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ, তবে এতে কোন বাদ্যপর্দা নেই – কারণ তারগুলি সর্বদা তাদের পূর্ণ দৈর্ঘ্যে উপড়ে থাকে। এক বা একাধিক তানপুরা কণ্ঠশিল্পী বা বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গীদের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটিতে চার বা পাঁচটি (কদাচিৎ ছয়টি) ধাতব স্ট্রিং রয়েছে, যা একটি চাবির মৌলিক নোটগুলিতে সুরেলা অনুরণন তৈরি করতে নিয়মিত প্যাটার্নে একের পর এক টানানো হয়। তানপুরা সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে। হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সংগীত গাওয়ার উপযুক্ত মিরাজ ধরনের তানপুরা এবং দক্ষিণ ভারতীয় কর্ণাটী শাস্ত্রীয় সংগীত গাওয়ার জন্য রয়েছে তাঞ্জোর তানপুরা। তবলা এক ধরনের দুই অংশ বিশিষ্ট চামড়ার তৈরি ঘাতবাদ্য যন্ত্র। দুই অংশের মধ্যে ডান হাতে বাজাবার অংশটির নাম ডাহিনা (ডাইনা, ডাঁয়া) বা তবলা এবং বাঁ হাতে বাজাবার অংশটির নাম বাঁয়া বা ডুগি। তবলার বিশেষত্ব এর জটিল আঙ্গুলের ঘাত, উন্নত বোল। তবলা বাদক শিল্পীকে বলা হয় তবলিয়া । তবলচি শব্দটি আগে একই অর্থে প্রচলিত ছিল, কিন্তু বাইজীগান বা খেমটা নাচের সঙ্গতকারীদের জন্য বেশি ব্যবহৃত হওয়ায় অনেকে একে অশ্রদ্ধাজনক বলে মনে করেন, তাই তবলচির বদলে তবলিয়া শব্দটির চল হয়। ঢোল এবং তালবাদ্যের বৈদিক যুগের গ্রন্থে উল্লেখ আছে। দুটি বা তিনটি ছোট ড্রাম সহ একটি পারকিউশন বাদ্যযন্ত্র, যার মধ্যে পুঁশকার (পুষ্কলা বানানও বলা হয়) পঞ্চাশ শতাব্দীর পূর্বে ভারতীয় উপমহাদেশে ছিল। এই ড্রামগুলি মৃদং-এর মতো ছিল, কিন্তু এগুলিকে তখন তবলা বলা হতো না। অজন্তা গুহাগুলির প্রাক-পঞ্চম শতাব্দীর চিত্রগুলিতে একদল সঙ্গীতশিল্পীকে ছোট তবলার মতো দেখতে ড্রাম, একটি কেটলি-আকৃতির মৃদং ড্রাম এবং করতাল বাজাতে দেখা যায়৷ উপবিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞদের সাথে ড্রাম বাজানোর অনুরূপ শিল্পকর্ম কিন্তু পাথরে খোদাই করা ইলোরা গুহা এবং অন্যান্য গুহাচিত্রগুলিতেও পাওয়া যায়। তবলার জন্ম সম্বন্ধে নানা মতবাদ আছে। একটি হল আমীর খস্রু সম্বন্ধে। মৃদঙ্গ জাতীয় কোন দুইদিক চামড়ায় ছাওয়া যন্ত্র ভেঙে দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়, কিন্ত তার পরেও তা থেকে সুন্দর অওয়াজ বের হয়। শুনে মুগ্ধ খস্রু বলেন "তব ভি বোলা"। তবলা শব্দটি "তব ভি বোলা" থেকে এসে থাকতে পারে। এক খণ্ড কাঠ ওপর থকে কুঁদে বাটির মত করা। তার উপর চামড়া টানটান করে বসান। তাকে ঘিরে গোল ছেদযুক্ত আরেকটি চামড়া দিয়ে কিনারা বা কানি । চামড়া পেঁচিয়ে প্রস্তুত পাগড়ী এদের ধরে রেখেছে। মাঝখানে কালো গাব (গাবগাছের আঠায় কাঠকয়লা মিশিয়ে) বা স্যাহী। কিনারা ও গাবের মধ্যে উন্মুক্ত পাতলা প্রথম চামড়া হল "সুর"। উপরের পাগড়িকে টেনে রাখার জন্য নিচে দ্বিতীয় চামড়ার পাগড়ি। দুটি পাগড়ি ছট দিয়ে বাঁধা। ছটের টান কমবেশি করার জন্য ছটে গোঁজা কাঠের গুলি । নিম গাছ থেকে ভাল তবলা হয় যা সহজে ঘূণে নষ্ট হয় না। দুই খণ্ডের তবলা-বাঁয়ার সেটের একটি অংশ। সাধারণত এই অংশটি বাম হাতে বাজানো হয় বলে, একে বাঁয়া বলা হয়। কিছু কিছু বাদক এই অংশটি ডান হাতেও বাজিয়ে থাকেন। তবলার ছাউনির মধ্যস্থলে যে গোলাকার কালো অংশ থাকে, তাকে খিরন বলা হয়। গাবগাছের আঠার সাথে কাঠকয়লা মিশিয়ে আঠালো লেই তৈরি করে, উক্ত লেই দিয়ে কয়েকটি পর্যায়ে প্রলেপ দেওয়া হয়। তবলার খিরন এবং প্রান্তদেশীয় কানি অংশের ভিতরে যে বৃত্তাকার অংশ দেখা যায়, তাকে ময়দান বলে। তবলার মূল চামড়া এবং কানির চামড়াকে একত্রিত করে কাঠের উপরে বসানো হয়। পরে চামড়ার ফিতা দিয়ে তৈরিকৃত বিনুনি তবলার কানি ও মূল চামড়ার সাথে যুক্ত করে, চামড়ার দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়। এই বিনুনি অংশকে পাগড়ি বলা হয়।তবলার ইতিবৃত্ত। শম্ভুনাথ ঘোষ। আদি নাথ ব্রাদার্স। পৌষ ১৪১৭। ডুগি ও তবলার সঙ্গে ব্যবহৃত কয়েকটি আনুসঙ্গিক সরঞ্জাম হল: ১) বিড়ি/বিড়ে- যার উপর একএকটি ডুগি বা তবলাকে বসানো হয়। ২) হাতুড়ি সুর বাঁধার জন্য। ৩) পাউডার: অনেকে হাতে পাউডার' লাগান ঘাম থেকে তবলাকে রক্ষা করার জন্য (গমক বাজাতেও পাউডারের পিচ্ছিলতা সাহায্য করে)। ৪) তবলার ঢাকা- বাতাসের আর্দ্রতা থেকে তবলাকে রক্ষা করার জন্য। ৫) নগমা রাখার জন্য সারেঙ্গী কিম্বা হারমোনিয়াম। আগে তবলা সারেঙ্গীর মত প্রধানত বাইজীগানের সঙ্গতে ব্যবহার হত। তবে উত্তর ভারতে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তবলা ধীরে ধীরে এক শ্রদ্ধার আসন লাভ করে। এতে পাঁচটি ঘরাণার ওস্তাদদের মূল্যবান ভূমিকা আছে: পণ্ডিত রাম সহায় (বেনারস ঘরানার প্রতিষ্ঠাতা) উস্তাদ সিদ্দার খান (ফারুখাবাদ ঘরাণার) হাজী বিলায়েত খান (ফারুখাবাদ ঘরাণার প্রতিষ্ঠাতা) উস্তাদ মুনির খান (ফারুখাবাদ ঘরাণা) উস্তাদ আহম্মদজান থেরাকুয়া (ফারুখাবাদ ঘরাণা) পণ্ডিত কণ্ঠে মহারাজ (বেনারস ঘরানা) পণ্ডিত শামতা প্রসাদ (বেনারস ঘরানা) পণ্ডিত আনোখেলাল মিশ্রা (বেনারস ঘরানা) পণ্ডিত কিষণ মহারাজ (বেনারস ঘরানা) পণ্ডিত সারদা সহায় (বেনারস ঘরানা) পণ্ডিত বিশ্বনাথ বোস (বেনারস ঘরানা) পণ্ডিত কুমার বোস (বেনারস ঘরানা) পণ্ডিত পুরান মহারাজ (বেনারস ঘরানা) উস্তাদ জাকীর হুসেন (পাঞ্জাব ঘরানা) পণ্ডিত যোগেশ সামসী (পাঞ্জাব ঘরানা) ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, আফগানিস্তান এবং শ্রীলঙ্কায় জনপ্রিয় এবং লোকসঙ্গীত পরিবেশনায়ও তবলা প্রায়শই বাজানো হয়। হিন্দু ও শিখ ধর্মের ভক্তি ভক্তির ঐতিহ্য যেমন ভজন ও কীর্তন গাওয়ার সময়ও তবলা একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। এটি সুফি সঙ্গীতশিল্পীদের দ্বারা ব্যবহৃত একটি প্রধান কাওয়ালি যন্ত্র। তবলা কত্থকের মতো নৃত্যের সাথেও পরিবেশন হয়। বাংলায় তবলা ঐতিহ্য অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক। কলকাতার হিরু গাঙ্গুলী ও জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ বাংলায় তবলাকে জনপ্রিয় করেন। জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ ছিলেন ফারুখাবাদ ঘরাণার মসিত খাঁ সাহেবের শিষ্য। বাংলার আধুনিক তবলিয়াদের মধ্যে কয়েকজন বিশিষ্ট বক্তিত্ব হলেন: শঙ্কর ঘোষ (জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের প্রধান শিষ্য) পণ্ডিত কুমার বোস (বেনারস ঘরানার সুপ্রসিদ্ধ তবলা বাদক সংগীত আচার্য্য পণ্ডিত বিশ্বনাথ বোস এবং রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত সেতার বাদক বিদুষী ভারতী বোসের সুযোগ্য জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বেনারস ঘরানার পণ্ডিত কিষাণ মহারাজজীর সুযোগ্য শিষ্য। পণ্ডিত বিশ্বনাথ বোস বেনারস ঘরানার পণ্ডিত কন্ঠে মহারাজজীর শিষ্য ছিলেন। পিতা এবং পুত্রের মিলিত প্রয়াসে বেনারস ঘরের বাজ বাংলায় প্রচার ও সমৃদ্ধ হয়েছে। পণ্ডিত কুমার বোস বর্তমানে বেনারস ঘরানার অন্যতম শ্রেষ্ঠ তবলা বাদক।) অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় (পণ্ডিত জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের শিষ্য) বিক্রম ঘোষ (শঙ্কর ঘোষের পুত্র) একটি খোদাই করা কাঠের উভয় দিক চামড়া দিয়ে ঢেকে এই ঢোল তৈরি করা হয়। ঢোল একটা কাঠের খোলবিশেষ, যার দুই মুখ খোলা, ভেতরের অংশ ফাঁপা। দুদিকে চামড়া দিয়ে আচ্ছাদন দেয়া‌‌ থাকে। একমুখে থাকে মোটা চামড়া, অন্যপ্রান্তে থাকে পাতলা চামড়া। এতে মোটা ও চিকন শব্দে তালের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ঢোল বাজে। ঢোলের খোলটির পিঠের সঙ্গে দড়ি দিয়ে টানা থাকে। এই টানাতে পিতলের কুপির মতো লাগানো থাকে। কড়া সামনে বা পেছনে টেনে ঢোলের সুর বাধা হয়। ঢোলের খোল মাঝখানে একটু মোটা, দুই প্রান্ত একটু সরু। সিন্ধু সভ্যতার সময় ঢোলের মতো বেশ কিছু পারকশন বা চামড়ার যন্ত্রের অস্তিত্ব ছিল। ঢোলকে প্রাচীনতম ভারতীয় ভাস্কর্য শিল্পে তবলার সাথে প্রাচীন ভারতীয় সঙ্গীতের অন্যতম প্রধান তাল বাদ্যযন্ত্র হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছে। ইন্দো-আর্য শব্দ "ঢোল" বা‌ ঢোলক ১৮০০ সালের দিকে সঙ্গীতসার গ্রন্থে মুদ্রিত হয়। লোক একটি প্রাচীন বাদ্যযন্ত্র। মধ্যযুগের বিভিন্ন মঙ্গলকাব্যেও ঢোলের উল্লেখ পাওয়া যায়। পয়লা বৈশাখের লাঠিখেলা, হোলি খেলা, নৌকাবাইচ, কুস্তি, কবিগানের আসর, জারিগান, সারিগান, টপ্পাগান, আলকাপ গান, গম্ভীরা, ছোকরা নাচ, গাজনের গান, বাউলগান, মহররমের শোভাযাত্রা, যাত্রাগান, বিয়ের বরযাত্রা ইত্যাদিতে ঢোল বাজে। হিন্দুদের বিভিন্ন পূজা ঢোল ছাড়া চলেই না। বিশেষ করে দুর্গাপূজা ও কালীপূজায় ঢোল বাজানো হয়। এ দেশের হিন্দু, মুসলমান, আদিবাসী নির্বিশেষে বিভিন্ন মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে ঢোল ব্যবহার করে। কয়েক বছর আগেও সরকারি কোনো আদেশ বা পরোয়ানা ঢোল বা ঢেড়া পিটিয়ে বিভিন্ন হাটে-বাজারে ঘোষণা করা হতো। ঢোলের আওয়াজ বহু দূর থেকে শ্রুত হয়। বাংলাদেশে লোকবাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার বহু প্রাচীন। ডমরু ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়ে খুবই সাধারণ। খিস্টীয় পঞ্চম শতকে বিখ্যাত চৈনিক পর্যটক ফা-হিয়েন প্রাচীন বাদ্যযন্ত্র দেখে এ দেশকে সঙ্গীত ও নৃত্যের দেশ বলে আখ্যায়িত করেন। খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে নির্মিত পাহাড়পুর-ময়নামতীর প্রস্তরফলক ও পোড়ামাটির চিত্রে নৃত্য ও বাদ্যরত মনুষ্যমূর্তি পাওয়া গেছে। এতে কাঁসর, করতাল, ঢাক, বীণা, মৃদঙ্গ, বাঁশি, মৃৎভান্ড প্রভৃতি বাদ্যযন্ত্রের চিত্র দেখা যায়। ঢাক, ডম্ফ, ডমরু প্রভৃতি দ্রাবিড় জনগোষ্ঠীর অবদান বলে মনে করা হয়। নবম-একাদশ শতকে রচিত বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদে গীত-নট-নৃত্য-বাদ্যের বর্ণনা পাওয়া যায়। চর্যার তিনটি পদে মোট সাতটি বাদ্যযন্ত্রের নাম আছে বীণা, পটহ, মাদল, করন্ড, কসালা, দুন্দুভি ও ডম্বরু। খ্রিষ্টীয় অষ্টাদশ শতকের শেষার্ধে বঙ্গদেশে কিছু পাখোয়াজ বাদকের নাম পাওয়া যায়। তবে এনাদের দ্বারা কোনো বিশেষ বাদনরীতি প্রচলিত হয় ছিল না। তাছাড়া পরম্পরাগত কোনো পাখোয়াজ‌ শিল্পীরও উল্লেখ পাওয়া যায় না। প্রথমদিকে পাখোয়াজের চর্চা শুরু হয়েছিল কৃষ্ণনগর, বিষ্ণুপুর, চন্দ্রকোণা, বহরমপুর প্রভৃতি অঞ্চলে। সে সময় ধ্রুপদ গানের বেশ কদর ছিল এই অঞ্চলে মূলত বিষ্ণুপুর ঘরাণার কারণে। এই সূত্রে এই অঞ্চলগুলোতে ধ্রুপদ তালরক্ষাকারী যন্ত্র হিসেবে পাখোয়াজ বাদন চালু হয়েছিল। তবে যথাযথ তথ্য না থাকায়, এই সময়ের পাখোয়াজ বাদনের ইতিহাস যথাযথভাবে তুলে ধরা সম্ভব নয়। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের অন্নদামঙ্গল কাব্যে জনৈক 'সমজ খেল' নামক মৃদঙ্গবাদকের নাম পাওয়া যায়। সে সময়ের কালোয়াতি গান বলতে ধ্রুপদকেই বুঝানো হতো। এই গানের সাথে মৃদঙ্গবাদক 'সমজ খেল' পাখোয়াজ বাজাতেন বলেই অনুমান করা যায়। কালোয়াত গায়ন বিশ্রাম খাঁ প্রভৃতি। ধারণা করা হয়, কৃষ্ণনগরের পরে কালোয়াতি গানের চর্চা শুরু হয় বিষ্ণুপুরে। যতদূর জানা যায়, বিষ্ণুপুরের প্রথম বাঙালি পাখোয়াজ বাদক ছিলেন বেচারাম চট্টোপাধ্যায়। তিনি বিষ্ণুপুরী ঘরাণার ধ্রুপদের প্রতিষ্ঠাতা পণ্ডিত রামশঙ্কর এবং তার তৃতীয় পুত্র রামকেশরের (জন্ম আনুমানিক ১৮০৮ খ্রিষ্টাব্দ) সাথে পাখোয়াজ সঙ্গত করেছেন। উল্লেখ্য, এঁর ভ্রাতুষ্পুত্র গিরিশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় নাটোরের  মহারাজ জগদিন্দ্রনাথ রায়ের (১৮৬৮-১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দ) সঙ্গীত সভার বৃত্তিধারী পাখোয়াজবাদক ছিলেন। রমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত বিষ্ণুপুর নামক গ্রন্থ থেকে জানা যায়, বেচারাম বিখ্যাত মৃদঙ্গবিদ লালা হীরালালজীর কাছে মৃদঙ্গবাদন শিখেছিলেন। সম্ভবত হীরালালজী ছিলেন অবাঙালি। বেচারাম চট্টোপাধ্য এবং তার ভ্রাতুষ্পুত্র গিরিশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছাড়া, তার বংশের বা শিষ্যের ভিতর আর কোনো পাখোয়াজ বাদকের নাম পাওয়া যায় না। বিষ্ণুপুরের অপর প্রখ্যাত পাখোয়াজ ছিলেন রামমোহন চক্রবর্তী। এঁর দ্বারা একটি পাখোয়াজ বাদন গোষ্ঠী তৈরি হয়েছিল। তিনি পাখোয়াজবাদন শিখেছিলেন পীরবক্সের কাছে। রামমোহনের শিষ্য ছিলেন জগৎ গোস্বামী। বিষ্ণুপুর ঘরানার ধ্রুপদ গায়ক যদুভট্ট বিষ্ণুপুরে থাকার সময়, জগৎশেঠ তার সাথে সঙ্গত করতেন। রামমোহনের অপর শিষ্য জগন্নাথ মুখোপাধ্যায় ১৮৮০-৮১ খ্রিষ্টাব্দের দিকে ত্রিপুরার রাজ দরবারে যদুভট্টের সাথে সঙ্গত করেছেন। রামমোহনের অপর শিষ্য অনন্তলাল মুখাপাধ্যায় পাখোয়াজবাদক হিসেবে কলিকাতায় প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। সেকালের প্রখ্যাত ধ্রুপদ গায়ক শিবনারায়ণ মিশ্র, কান্তাপ্রসাদ মিশ্র, গঙ্গানারায়ণ চট্টোপাধ্যায়, যদুভট্টের সাথে সঙ্গত করেছেন। এই তিন শিষ্যের সূত্রে রামমোহন চক্রবর্তীকে বিষ্ণুপুরী ঘরানার পাখোয়াজ বাদনের স্থপতি বলা হয়। এর উভয় মুখের চামড়া আচ্ছাদনকে বলা হয়, ছাউনি বা পুড়ি। ডান দিকের অংশে চামড়ার মধ্যভাগে গোল করে উপরে গাব বা স্যাহী যুক্ত করা হয়। বাম দিকের অংশে গাব বা স্যাহী থাকে না। মূলত শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে পাখোয়াজ ব্যবহার হলেও ধ্রুপদী গানের সকল তালই এই যন্ত্রের মাধ্যমে বাজানো যায়। পাখোয়াজ বাদককে সাধারণভাবে বসে যন্ত্রটি সামনে অনুভূমিক অবস্থানে রেখে উভয় হাতের সাহায্যে বোল তুলতে হয়। সুরশলাকা হল একটি কাঁটা-আকৃতির অ্যাকোস্টিক রেজোনেটর যা একটি নির্দিষ্ট টোন তৈরি করতে অনেক অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহৃত হয়। কাঁটা আকৃতি ব্যবহার করার প্রধান কারণ হল, অন্যান্য অনেক ধরনের অনুরণন যন্ত্রের বিপরীতে, এটি মৌলিক ফ্রিকোয়েন্সিতে বেশিরভাগ কম্পন শক্তি সহ একটি অত্যন্ত খাঁটি টোন বা মূল সুর তৈরি করে। সুরশলাকা ঐতিহ্যগতভাবে বাদ্যযন্ত্রের সুর করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যদিও ইলেকট্রনিক টিউনারগুলি মূলত তাদের প্রতিস্থাপন করেছে। কাঁটাগুলি ইলেকট্রনিক দোলক-চালিত ইলেক্ট্রোম্যাগনেটগুলি প্রংগুলির কাছাকাছি রেখে বৈদ্যুতিকভাবে চালিত হতে পারে। অর্থোপেডিক সার্জনরা আঘাতের মূল্যায়ন করার জন্য একটি টিউনিং ফর্ক (সর্বনিম্ন ফ্রিকোয়েন্সি C 128) ব্যবহার করে অনুসন্ধান করেছেন যেখানে হাড় ভেঙে যাওয়ার সন্দেহ রয়েছে। একটি রাডার বন্দুক যা গাড়ির গতি বা খেলাধুলায় একটি বল পরিমাপ করে সাধারণত সুরশলাকা দিয়ে ক্যালিব্রেট করা হয়। ডাবল এবং এইচ-আকৃতির সুরশলাকাগুলি কৌশলগত-গ্রেড ভাইব্রেটিং স্ট্রাকচার জাইরোস্কোপ এবং বিভিন্ন ধরনের মাইক্রোইলেক্ট্রোমেকানিকাল সিস্টেমের জন্য ব্যবহার করা হয়। সেই প্রাচীন একাদশ শতাব্দীর কথা, প্রাচ্যের এক রাতে, যখন আকাশের ক্ষীণ আলো নিশাপুর শহরের শাদিয়াখ জেলার একটি মায়খানা''র (একটি সরাইখানা) উপর আভা ছড়াচ্ছিল, মদ্য পরিবেশিকা সাকি তার প্রেমিক ওমরের জন্য শেষবারের মতো অপেক্ষা করছিল। ওমর এবং তার দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু, নিজাম এবং হাসান পরদিন সকালে নিশাপুর বিদ্যালয় থেকে উত্তীর্ণ হতে চলেছিল। নিজাম তুস শহরে জন্মগ্রহণ করেছিল। সে ছিল সুলতান মাসৌদের অর্থ বিষয়ক একজন কর্মকর্তার ছেলে। সে একদম ছোটবেলাতেই নিশাপুর বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে এসেছিল, আসার পরেই ওমর এবং হাসানের সাথে তার বন্ধুত্ব হয়ে যায়। এরা দুজন ইমাম মুয়াফ্ফাকের সবচেয়ে বুদ্ধিমান ছাত্র ছিল, আর ইমাম ছিলেন এই বিদ্যালয়ের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য শিক্ষক। নিজাম তার স্মৃতিকথায় লিখেছে "যেদিন আমি বিদ্যালয়ে যেতাম না, সেদিন আমি আমার বন্ধুদের কাছে পড়া বুঝে নিতাম"। হাসানের জন্ম হয়েছিল রায় শহরে। গোপনভাবে, তার বাবা -মা, নিপীড়িত ইসমাইলি সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। সেই রাতে, সেই সরাইখানায় তাদের শেষ আসরে, হাসান ইমাম মুয়াফ্ফাক সম্পর্কে সকলের জানা একটি কথা নিজাম ও ওমরকে বলল: ইমাম মুয়াফ্ফাকের অনেক ছাত্রই জীবনে খুব সফল পুরুষ হয়ে উঠেছে, এদের মধ্যে অনেকেই পারস্যের রাজ দরবারে উচ্চ পদে পৌঁছে গেছে। হাসান বলল যে তাদের তিনজনের মধ্যে একজন অন্তত অবশ্যই খুব উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন পদে কাজ করবে। "এসো আমরা প্রতিজ্ঞা করি যে, এই সৌভাগ্য যার কাছেই আসুক না কেন, সে তাকে বাকিদের সঙ্গে সমানভাবে ভাগ করে নেবে এবং নিজের জন্য কোন অগ্রাধিকার রাখবে না।"। বাকি দুজন হাসানের কথায় রাজি হল। সেই রাতে এই চুক্তি করার পর, তারা পান করল এবং অনেক আনন্দ করল, তারা জানত যে তারা সবাই শেষ পর্যন্ত উচ্চ পদে প্রতিষ্ঠিত হবে! পরের দিনের সকাল এসে গেল, এবং প্রতিটি ছাত্র তার জীবন নিয়ে কি করতে চায় সে সম্বন্ধে ভাবনা চিন্তা শুরু করল। | colspan="2" style="font-size:small ওমর সাকিকে বিয়ে করেছিলেন, এবং পরবর্তী জীবনে একজন বিখ্যাত পণ্ডিত ও কবি হয়ে উঠেছিলেন ওমর ঠিক করলেন তিনি তার প্রিয়া সাকির সাথে নিশাপুরেই থাকবেন। অবশেষে তিনি একজন মহান পণ্ডিত হয়ে উঠেছিলেন। গণিতশাস্ত্রে তিনি ওই অঞ্চলের সকল গণিতবিদদের ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন। তিনি কিছুদিনের মধ্যেই জ্যোতির্বিদ্যায় এবং তার সময়ের অন্যান্য সমস্ত ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করেছিলেন। তার ভালবাসার কবিতা রুবাইয়াত খুব বিখ্যাত হয়ে উঠেছিল। হাসান নিশাপুর ছেড়ে তার নিজ শহর রায়ের উদ্দেশ্যে গেলেন। সেখানে, তিনি তার বাবার চেয়েও বেশি সফল হয়েছিলেন, এই অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের মধ্যে যারা গোপনে ইসমাইলি ছিল তাদের মধ্যে অনেক বন্ধু এবং মিত্রদের তিনি একত্র করেছিলেন। মিশর ভ্রমণ করে, তিনি সেখানকার ইসমাইলি সম্প্রদায়ের নেতাদের সাথে দেখা করেছিলেন। নিজাম তার বাবার সাথে সুলতান মাসৌদের জন্য কাজ করা শুরু করলেন। বাবার মৃত্যুর পর তিনি তার স্থলাভিষিক্ত হলেন, এবং কিছুদিনের মধ্যেই তিনি তার বিশেষ যোগ্যতা প্রমাণ করে দিলেন। সুলতান মাসৌদ মারা গেলে বিদ্রোহ দেখা দিল। নিজাম তার একজন বন্ধু, একজন দক্ষ সামরিক নেতা, আল্প আরসলানকে অন্যান্য রাজকুমারদের পরাজিত করে রাজা হতে সহায়তা করলেন। সুলতান হয়ে আল্প আরসলান শেষ পর্যন্ত নিজামকে সাম্রাজ্যের সর্বোচ্চ পদে উজির হিসেবে নিয়োগ দিলেন। উজির হওয়ার পর, নিজামের তার ছোটবেলার চুক্তির কথা মনে পড়ে গেল। তিনি ওমর এবং হাসান উভয়কেই রাজ দরবারে ডেকে এনে উচ্চপদ প্রদান করলেন। ওমর নিজে একজন সফল পণ্ডিত ছিলেন, উচ্চ পদের জন্য তার বিশেষ কোন উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল না। পরিবর্তে, তিনি নিজামের কাছে চাইলেন যে তিনি যেন চিরকাল নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেন। নিজাম ওমরের জন্য একটি মানমন্দির নির্মাণ করে দিলেন এবং তার জন্য দশ হাজার স্বর্ণমুদ্রা পাঠালেন। হাসান কিন্তু, ওমরের পথে না চলে, তাঁকে যে নিয়োগের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল তা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই, তিনি পালিয়ে যেতে বাধ্য হলেন কারণ তিনি নিজামকে উজির পদ থেকে সরানোর জন্য ষড়যন্ত্র করে ধরা পড়ে গিয়েছিলেন। নিজাম হাসানকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিলেন। হাসান পারস্যের উত্তর দিকে চলে গিয়ে এমন একটি গ্রামে লুকিয়ে রইলেন যেখানকার বেশিরভাগ লোক গোপনভাবে ছিল ইসমাইলি। সেখানে তিনি স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে জোট বাঁধলেন। গ্রামের কাছেই আলামুত নামে একটি কিংবদন্তি দুর্গ ছিল, এটি কখনোই সামরিক উপায়ে রক্ষার ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। হাসান সহ গ্রামের অনেক লোক ধীরে ধীরে প্রহরী ও শ্রমিক হিসাবে দুর্গে প্রবেশ করলেন। সেখানে হাসান ধীরে ধীরে দুর্গের অনেক সৈন্যের বিশ্বাস ও বন্ধুত্ব অর্জন করলেন। শেষ পর্যন্ত একদিন আলমুত দুর্গস্বামীর কাছে, হাসান নিজের আসল পরিচয় প্রকাশ করলেন এবং দাবি করলেন যে দুর্গটি এখন তারই। দুর্গস্বামী হাসানকে গ্রেপ্তার করার জন্য রক্ষীদের নির্দেশ দিলেন, কিন্তু বিস্ময়ের সাথে দেখলেন তারা সবাই গোপনে হাসানের সমর্থক। হাসান তখন দুর্গটিকে তার নতুন ইসমাইলি আদেশের কেন্দ্রে পরিণত করলেন। তাঁদের কোন সেনাবাহিনী ছিলনা। তখন হাসান এবং তার অনুসারীরা শত্রু নেতাদের নির্মূল করার জন্য গোপনে হত্যাকাণ্ড শুরু করে দিলেন। যখন তারা হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্যে বেরোতেন, তারা গাঁজা সেবন করে নিতেন, এই মাদক তাঁদের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী করে তুলত। পরিচালনা হল পরিবহণের নিয়ন্ত্রণ যাকে সাধারণত যানবাহন বলা হয়। প্রাণীদের ব্যবহারের জন্য এটিকে "চড়া" বলা হয়, মূলত ঘোড়ার পরিপ্রেক্ষিতে। মূলত পরিচালনা বলতে কর্মরত প্রাণীদের গাড়ি চালানোর পেশাকে বলা হয়। এতে দিক নির্বাচন করার জন্য এবং গতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য স্টিয়ারিং থাকে। পরিবহনে, পরিচালনা বা ড্রাইভিং ধীরে ধীরে যেকোন যাত্রীর পরিবর্তে চালককে সরিয়ে দিচ্ছে। পরিচালনা রাস্তায় যানজট থামানো এবং চালনা করার সাথেও জড়িত। যদিও বিরল; তবে এতে তত্ত্বগতভাবে সাঁতার কাটা, ডুব, স্কিইং, উইংসুট স্কাইডাইভিং এবং আরোহণও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এগুলি যানবাহন ব্যবহার করে না কিন্তু এগুলি মালবহন বা ভ্রমণও নয়। যান্ত্রিক যানবাহন যেমন সাইকেল বা গাড়ি, এতে হালকা যান এবং গিয়ার নিয়ন্ত্রণ করাও জড়িত। একে বিমান পরিবহনের জন্য বিমান পরিচালনাও (পাইলটিং) বলা যেতে পারে। অথবা জল পরিবহনের জন্য জলযাত্রা বলা যায়; যদিও অধিকাংশ জাহাজ ইঞ্জিন দ্বারা চালিত হয়, বায়ুশক্তি ব্যবহার করে পাল তুলে নয়। পণ্য ও মালপত্রের চলাচল বোঝাতে প্রেরণ (শিপিং) কথাটি ব্যবহার করা হয় বা কখনও কখনও মালবহনও বলা হয়। মূলত জল বা সমুদ্র দ্বারা প্রেরণ (শিপিং) বোঝানো হত কারণ এটি ১৮ শতকের আগ পর্যন্ত পরিবহণের প্রধান রূপ ছিল। ১৯ শতকে রেল পরিবহন এবং ২০ শতকে সড়ক পরিবহনের আবির্ভাবের পর থেকে, শিপিং শব্দটি তাদেরও অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রসারিত হয়েছে। যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে বিমান চালনায় অগ্রগতির কারণে শিপিং-এ বিমান চলাচলও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। ভ্রমণ (ট্রাভেল) শব্দটি (ড্রাইভিং এবং শিপিং এর বিপরীতে) মানে এমন যাত্রীদের পরিবহন যারা অগত্যা নিজে গাড়ি চালাচ্ছে না এবং পণ্য বা মালবাহীও নয়। পায়ে হেঁটে পরিবহন হল এমন একটি মাধ্যম যাকে সাধারণত ড্রাইভিং বা শিপিংয়ের পরিবর্তে ভ্রমণ বলে অভিহিত করা হয় (পণ্য সরানোর জন্য হাতে ঠেলাগাড়ি ব্যবহার না করলে)। দীর্ঘ দূরত্ব পায়ে হেঁটে ভ্রমণ মধ্যযুগে তীর্থযাত্রা হিসাবেও করা হত। আজকাল একই রকম দূরপাল্লার হাঁটা কিন্তু ধর্মহীন কারণে ট্রেকিং বলা যেতে পারে। একজন ব্যক্তি যিনি ভ্রমণ করেন, তিনি সাধারণত ভ্রমণকারী হিসাবে পরিচিত। কর্মক্ষেত্রে ভ্রমণ সাধারণত যাতায়াত (কমিউটিং) হিসাবে পরিচিত। নতুন স্থান অনুসন্ধানের যুগে, ম্যাগেলান জাহাজে করে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেছিলেন। এটি শিপিংয়ের পরিবর্তে ভ্রমণ ছিল তবে এটি সাধারণত পরিক্রমা হিসাবে পরিচিত। গণপরিবহন বা পাবলিক ট্রান্সপোর্ট হল বাস এবং ট্রেন যা সাধারণ জনসাধারণের কাছ থেকে কখনও কখনও টিকিটের জন্য মূল্য দিয়ে দেওয়া হয়। যদিও হাঁটা এবং অশ্বারোহণ পরিবহনের একটি মাধ্যম হিসাবে টিকে আছে, তবে যানবাহন থেকে সাধারণত হাঁটা এবং অশ্বারোহণকে বাদ দেওয়া হয়। সে যাইহোক, চাকা এবং অক্ষদণ্ড ছাড়া অযান্ত্রিক গাড়ীও যানবাহন এর অন্তর্ভুক্ত। বিশেষ করে এটি আকাশে উড্ডিয়মান যান ও নৌযানে দেখা যায়। উদাহরণস্বরূপ, আকাশে ভাসমান গরম-বাতাস বেলুন এবং শূণ্যে ভাসমান গ্লাইডার। অযান্ত্রিক নৌযানের মধে রয়েছে ইয়ট, ক্যানো, কায়াক এবং বাইচের নৌকা। স্থল পরিবহণে হাঁটার বাস এবং বাইক বাস/বাইক ট্রেন, কনভয় এবং ওয়াগন ট্রেনের মতো আকর্ষণীয় যানবাহন রয়েছে। এগুলি পরিবহনের সমষ্টিগত রূপ (যাকে ঢিলেঢালাভাবে যানবাহন বলা যেতে পারে) কিন্তু হাঁটা বাস ছাড়া শুধুমাত্র তাদের পৃথক একক অংশগুলিকে সম্পূর্ণরূপে যান্ত্রিক বলা যায় না (লোকোমোটিভ বা রোড ট্রেন ছাড়া একত্রে সংযোগটি অযান্ত্রিক)। স্থল পরিবহনে যান্ত্রিক যানবাহনে চাকা এবং এক্সেল জড়িত। অনেক দিন আগেকার কথা, ত্রয়োদশ শতাব্দীতে আনাতোলিয়ার কোনিয়া শহরে, একজন লোক চারজনকে একটি রৌপ্য মুদ্রা দিল। প্রথমজন ছিল পারস্যের একজন মানুষ, সে বলল আমি এটা দিয়ে কিছু আঙ্গুর কিনব।" দ্বিতীয়জন ছিল একজন আরব। সে বলল না! আমি এটা দিয়ে ইনাব কিনতে চাই আঙ্গুর নয়। তুমি বিশ্বাসঘাতক!" তৃতীয়জন, ছিল একজন তুর্কি, সে বলল না! আমি ইনাব চাই না। আমি উজুম চাই চতুর্থজন, যে একজন গ্রিক ছিল সে বলল এই সব কথা বাদ দাও! আমি স্টাফাইল চাই!" দেখতে দেখতে চার জনের মধ্যে লড়াই শুরু হয়ে গেল। তারা একজন আর একজনকে ঘুঁষি মারতে শুরু করল, কিন্তু মজার কথা হল, কেউই প্রত্যেকটি নামের আসল অর্থ জানত না। অতঃপর অসংখ্য ভাষার জ্ঞানসম্পন্ন একজন ভাষাবিদ সেখানে উপস্থিত হলেন এবং তাদের এক গুচ্ছ আঙ্গুর দিলেন। "এই একটি রৌপ্য মুদ্রার মাধ্যমে আমি তোমাদের সকলের ইচ্ছা পূরণ করলাম। তোমাদের একটি মুদ্রাই চারটি মুদ্রার মত হয়ে গেল। চার শত্রু এক হয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেল"। নামের কারণে মানুষের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। যখন তারা কথার অন্তর্নিহিত অর্থ বুঝতে পারে, তখনই শান্তি আসে। # ৭০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের প্রাচীনতম জুতোর কথা জানা গেছে, যদিও হয়তো আরও অনেক আগে থেকেই জুতোর ব্যবহার ছিল। # ৬০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ডোঙাজাতীয় ক্যানো উদ্ভাবিত হয়েছিল। # মনে করা হয় ৪০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রথম ষাঁড়দের পরিবহনের কাজে লাগানো হয়েছিল। # ৩৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি সময়ে পরিবহনে কাজে লাগানোর জন্য অশ্বপালন শুরু হয়েছিল। # মূলত মৃৎশিল্পের জন্য চাকা উদ্ভাবিত হয়েছিল, কারণ ৪২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে কুমোরদের চাকাটি আবিষ্কৃত হয়েছিল। ৩৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে অক্ষ এবং চাকার (হুইল অ্যাণ্ড অ্যাক্সেল) আবিষ্কার পরিবহনের ক্ষেত্রে বিপ্লব এনে দিয়েছিল। # ৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ অস্ট্রোনেশীয়রা ক্যাটামারান (একাধিক হালযুক্ত নৌযান) এবং আউটরিগার (নৌকা থেকে বেরিয়ে আসা একটি কাঠামো) তৈরি করেছিল। ভূমধ্যসাগরে, প্রায় ৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে গ্যালি (বিশেষ ধরণের জাহাজ) আবিষ্কৃত হয়েছিল। # শুরুতে চাকা এবং অক্ষের মিশ্রণে তৈরি গাড়িতে গৃহপালিত ষাঁড়ের ব্যবহার করে পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এরপর ষাঁড়ের জায়গায় ঘোড়ার ব্যবহার শুরু হয়েছিল। এই ধরণের যানের উল্লেখ মূলত ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের সাহিত্যে পাওয়া গেছে। খ্রিষ্টপূর্ব ১৯০০ সালে সিন্ধু উপত্যকার সভ্যতায় রথ ব্যবহার করা হয়েছিল। প্রাচীন গ্রিস এবং প্রাচীন রোমে যুদ্ধের সময় রথের ব্যবহার ছিল। রোমানরা বেসামরিক পরিবহনের জন্যও গাড়ি (বা কোচ) এবং ওয়াগন তৈরি করেছিল। ৭ম থেকে ৮ম শতাব্দীতে ইউরোপ জুড়ে ব্যাপকভাবে ঘোড়ার গলাবন্ধের (কলার) ব্যবহার ছিল। প্রাচীনকালের প্রাচীন পরিবহন ব্যবস্থা বহু শতাব্দী ধরে মূলত অপরিবর্তিত ছিল। এরপরে শিল্প বিপ্লবের হাত ধরে পরবর্তী আধুনিক যুগ এসেছিল। # যান্ত্রিকীকরণের পূর্বে প্রথম গণপরিবহন ছিল ১৬৬২ সালের ঘোড়ায় টানা অমনিবাস। ১৭৮৩ সালে মন্টগলফিয়ার ভাইয়েরা ফ্রান্সেও উষ্ণ বায়ু বেলুনে (হট-এয়ার বেলুন) প্রথম মানব চালিত উড়ান তৈরি করেছিলেন। বাংলাদেশ ভূখন্ডের জনসংখ্যার অধিকাংশ হচ্ছে আদিবাসী বাঙালি, এছাড়া অনেক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী রয়েছে যারা অনেকে আদিবাসী বলেও নিজেদের উল্লেখ করে থাকে । বাংলাদেশের উপজাতিরা ভারত,তিব্বত,চীন ও মায়ানমার থেকে আগত। বিবিএস ১৯৮৪ সালের রিপোর্টে ২৪টি নৃ-তাত্ত্বিক ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী এবং মোট জনসংখ্যা ৮,৯৭,৮২৮ জন বলা হয়েছে । উপজাতিগুলো হলো সাঁওতাল ওঁরাও পাহাড়িয়া মুন্ডা রাজবংশী কোচ খাসিয়া মনিপুরী ত্রিপুরা পাংখো গারো হাজং মারমা চাকমা তঞ্চঙ্গ্যা চাক সেন্দুজ, ম্রো খিয়াং বম বনজোগী খুমি লুসাই মিজো)। চাকমা ৪ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭৪৮ জন) মারমা ২ লক্ষ ২ হাজার ৯৭৪ জন) সাঁওতাল ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ১১২ জন) গারো ৮৪ হাজার ৫৬৫ জন) ওঁরাও ৮০ হাজার ৩৮৬ জন) পাংখো দুই হাজার ২৭৪ জন) খুমি তিন হাজার ৩৬৯ জন) কোচ ১৬ হাজার ৯০৩ জন) রাখাইন ১৩ হাজার ২৫৪ জন) হাজং ৯ হাজার ১৬২ জন) বর্মন ৫৩ হাজার ৭৯২ জন) পাহাড়ি পাহাড়ি (পাঁচ হাজার ৯০৮ জন) মালপাহাড়ি দুই হাজার ৮৪০ জন) মুন্ডা ৩৮ হাজার ২১২ জন) বাংলাদেশ ঋতু-বৈচিত্র্যের দেশ। এখানে এক একটি ঋতুর একেকরকম রূপ। ঋতুতে ঋতুতে এখানে চলে সাজ বদলের পালা। বাংলাদেশে ঋতুর সংখ্যা মোট ছয়টি। প্রতি দুই মাস অন্তর নতুন ঋতুর আবির্ভাব ঘটে। এই বইয়ে ছয়টি ঋতুর বিবরণ ও চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের ছয় ঋতুর অদলবদল চক্রে শুরুতেই আসে গ্রীষ্মকাল। বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস মিলে গ্রীষ্মকাল। এইসময় প্রকৃতিতে বেশ গরম পড়ে। চারপাশ বেশ ধুলায় ধূসরিত হয়ে ওঠে। প্রকৃতির শ্যামল-স্নিগ্ধ রূপ হারিয়ে যায়। খাল-বিল, নদী-নালা শুকিয়ে যায়। এই সময় বাতাস হয় শুষ্ক তাই বারবার তৃষ্ণা পায়। বারবার ঘামে শরীর ভিজে যায়। কৃষকেরা মাঠ ত্যাগ করে ছায়ার আশ্রয় নেয়। গ্রীষ্মের গরম আবহাওয়া মানুষ ছাড়াও পশুপাখির জন্য কষ্টকর হয়। গ্রীষ্মের বিকেলে সূর্যের তাপ কমে গেলে মৃদু বাতাস বয়। কখনো কখনো কালবৈশাখী ঝড় উঠে এবং বৃষ্টিপাত হয়। গ্রীষ্মকালে ফলের প্রাচুর্য থাকে। এই সময় অনেক রকমের ফলমূল পাওয়া যায়। যেমন আম, কাঁঠাল, জাম, তরমুজ, লিচু প্রভৃতি মিষ্টি ফল। তাছাড়া গ্রীষ্মকালে বিভিন্ন সুগন্ধি ফুল যেমন বেল, জুঁই, চাপা, গন্ধরাজ ইত্যাদি ফুটে। বাংলাদেশের ঋতুচক্রের দ্বিতীয় ঋতু বর্ষাকাল। আষাঢ় ও শ্রাবণ এই দুই মাস নিয়ে বর্ষাকাল। গ্রীষ্মের শেষে শুকনো প্রকৃতিকে ভিজিয়ে দিতে বাংলাদেশে বর্ষার শুভ আগমন ঘটে। তখন আর গ্রীষ্মের কাঠফাটা রোদ ও গরম থাকে না। মানুষ হিসাবে, আমাদের দেহ গঠন বলা যায় অভূতপূর্ব। আমাদের দেহ অনেকগুলি অঙ্গ নিয়ে গঠিত, সেগুলি আমাদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য একসাথে কাজ করে। এই অঙ্গগুলি আমাদের দিয়ে অনেক কিছু করিয়ে নেয়: শ্বাস নেওয়া, চিন্তা করা, চলাফেরা করা, স্বাদ নেওয়া, স্পর্শ করা, দেখা, শ্রবণ করা এবং আরও অনেক কিছু জিনিস, যেগুলি ছাড়া আমাদের শরীর কাজ করতে পারবে না। আমাদের শরীর কাজ করতে পারে কারণ আমরা শরীরকে খাবার, জল ও বাতাস দিই এবং এগুলি আমাদের শক্তি দেয়, সেই শক্তির বলে শরীর কাজ করতে পারে। এই বইটির মূল উদ্দেশ্য হল যারা এটি পড়বে তাদের প্রত্যেককে সাহায্য করা, মানবদেহের সমস্ত তথ্য সম্পর্কে জানানো: এটি কি করে, এটির কি প্রয়োজন, এটি কিসে ভাল এবং কিসে খারাপ থাকে৷ এই বইয়ের মাধ্যমে, তুমি মানব দেহ সম্পর্কে সমস্ত মৌলিক বিষয় জানতে পারবে। আমরা অবদানকারীরা সবাই আশা করি তুমি অনেক কিছু শিখবে এবং মজা পাবে! বইটি পড়ার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ! এসো আমাদের মানব দেহ আবিষ্কারের জন্য আমরা আমাদের রোমাঞ্চকর যাত্রা শুরু করি বেশিরভাগ শিশুই আশ্চর্য হয়ে ভাবে যে তারা এমন কি কিছু তৈরি করতে পারে যে তোমার বাড়ির কাজ করতে পারবে, কথা বলতে পারবে, তোমার প্রাত্যহিক কাজ করতে পারবে এবং আরও অনেক কিছু করতে পারবে। তাহলে শোন, আপনার শরীর এই সব তো পারেই এবং এর সাথে আরও অনেক কিছু করতে পারে। আমরা প্রতিদিন আমাদের মস্তিষ্কের শক্তি ব্যবহার করি, আমরা যা করতে পারি তা ভেবে নিই! তাই সক্রিয় হও, পরীক্ষা করো, মানবদেহ সম্পর্কে ভাল করে জেনে নাও! পরিবহণের জন্য অবকাঠামোর বিভিন্ন প্রকারের মধ্যে আছে প্রাচীন সড়কের অন্তর্জাল, খালের শাখা প্রশাখা, এবং আধুনিক যুগের পোতাশ্রয় (জাহাজ রাখার স্থান) ও বন্দর; রেলের বিরাট অন্তর্জাল, রেলওয়ে স্টেশন, লম্বা দূরত্বের জন্য বা দ্রুত গাড়ি চলার রাস্তার শাখা প্রশাখা। শহরের রেল ব্যবস্থাকে বলা হয় মেট্রো রেল ব্যবস্থা যেমন লন্ডন পাতাল রেল (টিউব) বা নিউ ইয়র্ক শহরের পাতাল রেল। শহরের বা শহরতলির মিশ্রিত (হাইব্রিড) রেল নেটওয়ার্ককে বলা হয় এস-বাহন পদ্ধতি। সেতু, সুড়ঙ্গপথ এবং বহুখিলানবিশিষ্ট সেতু (ভায়াডাক্ট) হল সড়ক পথে যোগাযোগের অনেক পুরোনো পদ্ধতি, প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে সঠিক রাস্তায় চলার জন্য বা অন্যথায় চলাচলের পথ উন্নত করার জন্য এগুলি আগেও তৈরি করা হয়েছে এবং এখনো তৈরি করা হয়। দীর্ঘতম সেতুর দেখা পাওয়া যায় চীনে। প্রান্তীয় বা শেষ স্টেশন বলতে বোঝায়, পরিবহণের একটি নির্দিষ্ট প্রণালীতে (অর্থাৎ ট্রেন বা বাস বা মেট্রো ইত্যাদি) যাত্রার শুরু বা শেষের স্টেশন। এর মধ্যে রয়েছে রেলওয়ে স্টেশন, বিমানবন্দর, হেলিকপটারের ওঠা-নামার জায়গা (হেলিপ্যাড মোটর গাড়ি সাময়িকভাবে রাখার নির্দিষ্ট স্থান (পার্কিং লট বাস স্টপ, বাস গুমটি, ব্যক্তিগত গাড়ির পথ, কেবল কার (অবিচ্ছিন্ন তারের সাহায্যে চালিত গাড়ি) স্টেশন, বন্দর, পোতাশ্রয় এবং সাইকেল রাখার নির্দিষ্ট স্থান। পরিবহনের আন্তঃমাধ্যমে (বিভিন্ন ধরণের পরিবহনের মাধ্যম) বা বদল করার স্টেশনগুলিতে পরিবহনের এক মাধ্যম থেকে অন্য কোন মাধ্যমে যাত্রাপথ পরিবর্তন করে নেওয়া যায়, অর্থাৎ গন্তব্য বুঝে ট্রেন থেকে বাসে চড়া যায় বা বিমান থেকে নেমে গাড়িতে ওঠা যায় ইত্যাদি। মোটরের মাধ্যমে যাতায়াত শুরু হওয়ার পর থেকে যানবাহনের নিরাপত্তা, আকার, গতি, স্থান এবং শক্তি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সমস্যা হয়ে উঠেছে। তুমি কিভাবে কার্যকর পরিবহনকে চিহ্নিত করবে? কার্যকারিতার পরিমাপ কি? ভ্রমণ করা দূরত্ব? সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাহন হল ফ্লাইং পিজিয়ন সাইকেল, চীনে যার উৎপাদন হয়েছে ৫০ কোটি (৫০০ মিলিয়ন এর পরেই আছে হোন্ডা সুপার কার মোটরসাইকেল। রাজকীয় ট্রেন এবং রাষ্ট্রীয় গাড়িগুলি হল বিলাসবহুল পরিবহন। পরিবহনের বিভিন্ন পদ্ধতি অনুয়ায়ী তাদের নিরাপত্তার মানও বিভিন্ন হয়ে থাকে। মানব জেটপ্যাক এবং উইংসুট সবচেয়ে বিপজ্জনক পরিবহনগুলির মধ্যে পড়বে এবং রাস্তায় হাঁটা বা সাইকেল চালানো সম্ভবত সবচেয়ে নিরাপদ মাধ্যম। ডানা লাগানো ভারী বিমানের দুর্ঘটনার চেয়ে গাড়ি দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেশি থাকে। অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের নিরাপদে বিদ্যালয়ে যাতায়তের বিষয়টি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কেউ পায়ে হেঁটে বা কেউ স্কুল বাসে চড়ে যায়। রাস্তার মোড়ে কর্তব্যরত পুলিশ ব্যস্ত রাস্তা পার হতে শিক্ষার্থীদের সাহায্য করে। যে কোন মাধ্যমের যানবাহনের মধ্যে সবচেয়ে বড় হল সমুদ্রভ্রমণের জাহাজ। সবচেয়ে বড় বিমান পরিবহন হল রিজিড আকাশযান। স্থল পরিবহনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় যান হল দ্বি তল বিশিষ্ট (ডাবল ডেকার) ট্রেন বা বাস। বর্তমানে চালিত দ্বি-গ্রন্থিবদ্ধ বাস বা বাই-আর্টিকুলেটেড বাস হল স্থল পরিবহনের দীর্ঘতম একটি যান। রোড ট্রেনও আছে। বড় গাড়িগুলির মধ্যে পড়ে এসইউভি বা বিনোদনমূলক যান (আরভি বা বাড়ি সম্বলিত গাড়ি)। সমুদ্রভ্রমণের জাহাজের পরে দ্বি তল বিশিষ্ট ট্রেন বা বাস এবং দ্বি-গ্রন্থিবদ্ধ বাসগুলির মধ্যে অনেকখানি যাত্রী ধারণক্ষমতা রয়েছে। দ্রুততম পরিবহন যান হল রকেট যান। দ্রুততম রাস্তার যানবাহন হল গাড়ি এবং মোটরসাইকেল। দ্রুততম জলে চলাচলকারী গাড়ি হল স্পিডবোট। জল পথে অ্যাটলান্টিক সমুদ্র পারাপার করার দ্রুততম সময় প্রায় চার দিন। দ্রুততম বিমান পরিবহন হল যুদ্ধবিমান। পরিবহন পশু, মানুষ, বায়ু, রকেট দ্বারা চালিত হতে পারে। জলে চলা পা-দান (প্যাডেল) সম্বলিত বোটকে পায়ের জোরে চালানো যেতে পারে এমনকি উড়ানেও পা-দানের শক্তি ব্যবহার করা যায়। একটি গাড়িতে একবার জেট ইঞ্জিন লাগানো হয়েছিল। জীবাশ্ম জ্বালানি যেমন ডিজেল বা পেট্রোল চালিত যানবাহনের চেয়ে বৈদ্যুতিকভাবে চালিত যানবাহনকে পরিবেশবান্ধব বলে মনে করা হয়। এর কারণ হল জীবাশ্ম জ্বালানি বায়ুমণ্ডলে প্রচুর গ্যাস নির্গত করে এবং বৈদ্যুতিকভাবে চালিত যানবাহন থেকে খুব কম গ্যাস নির্গত হয় বা একেবারেই কোন গ্যাস নির্গত হয় না। প্রতিবন্ধী বা দৃষ্টিশক্তিহীন মানুষদের চলার জন্য রাস্তার মোড়ে স্পর্শ দ্বারা বুঝতে পারা ফুটপাথ এবং রাস্তা পারাপারের জায়গায় শ্রবণযোগ্য সতর্কতার প্রয়োজন হতে পারে। বাস, ট্রাম এবং ট্রেনের জন্য নিচু তলযুক্ত মেঝের প্রয়োজন হতে পারে। স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে একটি হ্যারিংটন হাম্পের (রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মের উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য) প্রয়োজন হতে পারে। হেলানযুক্ত সাইকেলের ব্যবস্থা থাকার প্রয়োজন হতে পারে। ব্যক্তিগত পরিবহনের চেয়ে গণপরিবহন স্থায়িত্ব বেশি। সবচেয়ে দক্ষ পরিবহন হল হাঁটা। সবচেয়ে দক্ষ যান্ত্রিক বাহন হল সাইকেল। এগুলো জনস্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। সাধারণ যাত্রী সংখ্যার তুলনায় গাড়ি অনেক বেশি জায়গা নেয়। যানজটের কারণে বায়ু দূষণ একটি বড় সমস্যা, বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ হিসেবে একে দেখা হয়। মডেল রেলওয়ে একটি জনপ্রিয় শখ, এবং আদর্শ শহরের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে এটিও পরিবহনের একাধিক পদ্ধতিতে বিকশিত হয়েছে। এগুলি কখনও কখনও পরিবহন জাদুঘরে দেখা যায় বা তাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যে আকর্ষণ করে। *বায়বীয় (বিশেষণ অক্সিজেন বা বায়ু ব্যবহার করা বা প্রয়োজন, যেমন বায়বীয় ব্যায়াম যা তোমাদের ভারী শ্বাস নিতে বাধ্য করে। *মহাধমনী (বিশেষ্য সবচেয়ে বড় ধমনী যা হৃৎপিণ্ড থেকে শরীরের সমস্ত অংশে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​বহন করে। *জলীয় (বিশেষণ পানি বা পানির সাথে সম্পর্কিত। *ধমনী (বিশেষ্য শরীরের একটি রক্তনালী বা নল যা হৃৎপিণ্ড থেকে রক্তকে শরীরের অন্যান্য অংশে বহন করে। *হাঁপানি (বিশেষ্য একটি অসুস্থতা যার কারণে শ্বাসকষ্ট হয় এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হয়। *অলিন্দ (বিশেষ্য হৃৎপিণ্ডের একটি কক্ষ যা শিরা থেকে হৃদয়ে রক্ত ​​নিয়ে যায়। *রক্ত প্রবাহ (বিশেষ্য সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ। *রক্তনালী (বিশেষ্য একটি নল যা শরীরের ভিতরে রক্ত ​​বহন করে। *কৈশিক (বিশেষ্য শরীরের একটি খুব ছোট রক্তনালী বা নল যা ধমনী এবং শিরাগুলির মধ্যে যায়, রক্ত ​​বহন করে এবং অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড, জল, পুষ্টি এবং বর্জ্য বিনিময়ের অনুমতি দেয়। *কার্ডিয়াক (বিশেষণ হৃৎপিণ্ড বা হৃৎপিণ্ডের সাথে সম্পর্কিত *গহ্বর (বিশেষ্য শরীরের অভ্যন্তরে একটি স্থান, যেমন হৃৎপিণ্ড এবং ফুসফুস যে স্থানটিতে রয়েছে। *কোষ (বিশেষ্য একটি জীবন্ত বস্তুর ক্ষুদ্রতম অংশ যা শুধুমাত্র একটি মাইক্রোস্কোপ দিয়ে দেখা যায়। *কৈশিক শ্বসন (বিশেষ্য প্রক্রিয়া যেখানে কোষগুলি তাদের শক্তি উৎপন্ন করতে অক্সিজেন ব্যবহার করে। *কোলেস্টেরল (বিশেষ্য শরীরের রক্ত ​​​​প্রবাহে একটি প্রাকৃতিকভাবে ঘটতে থাকা রাসায়নিক যা ভাল বা খারাপ হতে পারে; খুব বেশি খারাপ ধরনের কোলেস্টেরল শরীরের জন্য অস্বাস্থ্যকর হতে পারে। *সংবহন (বিশেষণ মানবদেহের তন্ত্রের সাথে সম্পর্কিত বা এর সাথে সম্পর্কিত যা হৃৎপিণ্ড, ধমনী, শিরা, কৈশিক এবং রক্ত ​​অন্তর্ভুক্ত করে এবং যা ধমনীর মাধ্যমে কোষে অক্সিজেন এবং খাদ্য বহন করে এবং তারপরে বর্জ্য বহন করে। *পরিপাক (বিশেষ্য খাদ্যকে শর্করা এবং প্রোটিনের মতো রাসায়নিক পদার্থে পরিবর্তন করা যা কোষে প্রবেশ করার জন্য যথেষ্ট ছোট যেখানে তারা শক্তি এবং বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। *রোগ (বিশেষ্য অসুস্থতা; শরীর খারাপ হওয়া। *খাদ্যনালী (বিশেষ্য শরীরের একটি নল যা ঘাড়ের ভিতরে থাকে এবং গলা থেকে পেটে যায়, যা গ্রাস করা খাবার বহন করে। *ব্যায়াম (বিশেষ্য শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য করা শারীরিক কার্যকলাপ, যেমন দৌড়ানো বা ওজন তোলা। *নিশ্বাস (ক্রিয়া শ্বাস ছাড়া; বাতাসের শ্বাস ফেলা *জীবাণু (বিশেষ্য ক্ষুদ্র জীবন্ত জিনিস, যেমন ব্যাকটেরিয়া, যা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়, লক্ষ লক্ষ বা কোটি কোটি কোষ না হওয়া পর্যন্ত নিজেদেরকে বার বার নকল করে, এবং ক্ষতিকারক হলে সংক্রমণের কারণ হতে পারে। *হিমোগ্লোবিন (বিশেষ্য একটি লাল লোহাযুক্ত প্রোটিন যা শরীরের লোহিত রক্তকণিকায় ঘটে এবং শরীরের অন্যান্য কোষে অক্সিজেন বহন করে। *অনাক্রম্যতা (বিশেষণ শরীরের তন্ত্রের সাথে বা এর সাথে সম্পর্কিত যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং শ্বেত রক্তকণিকা, রক্তের অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ, লসিকা গ্রন্থি এবং অন্যান্য অঙ্গ অন্তর্ভুক্ত করে। *প্রশ্বাস (ক্রিয়া শ্বাস নেওয়া; বাতাসের শ্বাস নেওয়া *যকৃৎ (বিশেষ্য শরীরের একটি প্রধান অঙ্গ যা প্রয়োজনে শর্করা মুক্ত করে, চর্বি হজমে সাহায্য করে পিত্ত তৈরি করে, প্রোটিন বর্জ্য থেকে ইউরিয়া তৈরি করে এবং রক্তের ছাঁকনি হিসেবে কাজ করে। *লোব (বিশেষ্য শরীরের অংশের একটি গোলাকার অংশ, যেমন কানের লতি, ফুসফুসের লোব বা লিভারের লোব। *ঔষধ (বিশেষ্য ওষুধ বা বড়ি, যা প্রায়ই শরীরকে সুস্থ করতে ডাক্তার দ্বারা দেওয়া হয়। *পেশী (বিশেষ্য শরীরের এক ধরণের কোষকলা যা হাড়ের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং এটি গতিতে সাহায্য করে। *পুষ্টিপদার্থ (বিশেষ্য পুষ্টির একটি উৎস; এমন কিছু যা জীবন্ত বস্তুকে খাওয়ায় এবং জীবনের জন্য প্রয়োজনীয়। *অঙ্গ (বিশেষ্য মানবদেহের একটি স্বতন্ত্র অংশ যা একটি নির্দিষ্ট কাজ করে, যেমন হৃদয়, ফুসফুস এবং কিডনি। *অক্সিজেন (বিশেষ্য একটি উপাদান যা বায়ু এবং জলে পাওয়া যায় এবং মানুষের বেঁচে থাকার জন্য শ্বাস নিতে দরকারি। *অগ্ন্যাশয় (বিশেষ্য একটি শরীরের অঙ্গ যা হজম এবং অন্তঃস্রাবী তন্ত্রের অংশ এবং এটি একটি রস তৈরি করে যা ছোট অন্ত্রে যায় যা কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং চর্বি হজম করতে সাহায্য করে এবং ইনসুলিন তৈরি করে। *প্লাজমা (বিশেষ্য রক্তের তরল অংশ, জল এবং দ্রবীভূত প্রোটিন দ্বারা গঠিত। *পালমোনারি (বিশেষণ ফুসফুস বা ফুসফুসের সাথে সম্পর্কিত; বা শরীরের সিস্টেমের সাথে সম্পর্কিত যা রক্ত ​​প্রবাহে অক্সিজেন পায় এবং বায়ুচলাচল, ব্রঙ্কিয়াল টিউব এবং ফুসফুস ব্যবহার করে রক্ত ​​থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণ করে। *লালা (বিশেষ্য থুতু; মুখের মধ্যে জলযুক্ত তরল পাওয়া যায়। *সিস্টেম (বিশেষ্য শরীরের অঙ্গগুলির একটি গ্রুপ যা একসঙ্গে কাজ করে। *শিরা (বিশেষ্য শরীরের একটি রক্তনালী বা নল যা শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্তকে হৃদপিন্ডে বহন করে। *নিলয় (বিশেষ্য হার্টের একটি কক্ষ যা হৃৎপিণ্ড থেকে ধমনীতে রক্ত ​​পাম্প করে শরীরের বিভিন্ন অংশে নিয়ে যায়। *বর্জ্য (বিশেষ্য খাদ্যের অংশ যা মানবদেহ ব্যবহার করতে পারে না। উইকিশৈশব:পরিবহন বই ৮ থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য উপযুক্ত। বইটি যথাসম্ভব পরিবহনের বিভিন্ন রূপের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। বইটির লক্ষ্যবস্তু শিশুরা গাড়ি চালাতে পারে না। বইটি মালবাহী বা সামরিক পরিবহণের পরিবর্তে যাত্রী পরিবহনের উপর আলোকপাত করে, যদিও এগুলি নির্বাহ করার সময় উল্লেখ করা যেতে পারে। বইটি বিশেষ করে ইতিহাসে যাত্রী পরিবহনের বিভিন্ন ধরনের চিত্র তুলে ধরেছে। বইটি কোন যান্ত্রিক নির্দেশিকা বা কোন যোগ্যতার উপর ভিত্তি করে নয়। চিত্রগুলি পরিবহন তথ্য (এবং পরিবহনের জন্য অব্যবহৃত) বা যেখানে সম্ভব একটি যাদুঘরে ব্যবহার করা পরিবহন দেখাবে। বিমান পরিবহন সবচেয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে আধুনিক পরিবহন। এটি ছিল সর্বশেষ উদ্ভাবিত, বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর এবং জনপ্রিয়। একটি প্রাচীন অ-বাণিজ্যিক উদাহরণ ছিল প্রাচীনকালে চীনা লণ্ঠন। এটি বায়ুর-তুলনায়-হালকা পরিবহন এবং বায়ুর-তুলনায়-ভারী পরিবহনের মধ্যে বিভক্ত। বিংশ শতাব্দী থেকে এটি বিমান চলাচল নামে পরিচিত। জেট বিমান বাণিজ্যিক ব্যবহারে প্রবেশ করে এবং যুদ্ধোত্তর যুগে পূর্বসূরীদের প্রতিস্থাপন করে। তারের (কেবল) গাড়ির পরিবহন স্থল অবকাঠামো ব্যবহার করে কিন্তু একটি তার থেকে ঝুলন্ত বাতাসে পরিবহন ব্যবহার করে। মহাকাশ পরিবহনও শিথিলভাবে বিমান পরিবহনের একটি রূপ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। পানিতে পরিবহন হল পৃথিবীর প্রাচীনতম যানবাহন পরিবহন। ইতিহাসের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটি ছিল দ্রুততম পরিবহন মাধ্যম বিশেষ করে মালবাহী পরিবহনের জন্য। এটি প্রাচীন চীনে খ্রিস্টপূর্ব ৮ম থেকে পঞ্চম শতাব্দীতে নদী পরিবহনের জন্য (কেবল সেচের বিপরীতে) নির্মিত খালের আকারে প্রাচীনতম কৃত্রিম মানবসৃষ্ট অবকাঠামোকে অন্তর্ভুক্ত করে। কিন্তু, এটি প্রাকৃতিক নদী ও সমুদ্রেও কাজ করে, খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ সহস্রাব্দে অস্ট্রোনেশীয় জনগণের দ্বারা নির্মিত ক্যানোগুলির মতোই। জাহাজগুলিতে প্রয়োগ করা মধ্যযুগীয় প্রযুক্তিতে মহাসাগরগুলি প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে অতিক্রম করা হয়েছিল। সামুদ্রিক বিমান পরিবহনের জন্য জলের অবকাঠামো ব্যবহার করে থাকে। স্থল পরিবহন হল পরিবহণের প্রাচীনতম রূপ কারণ এতে হাঁটাচলা অন্তর্ভুক্ত। এর মধ্যে রয়েছে সড়ক পরিবহন, রেল পরিবহন এবং রাস্তার অবকাঠামো যেমন ধাপ এবং গ্রামীণ অবকাঠামো যেমন পথ। মোটর চালিত পরিবহনের আগে ও এর আবির্ভাবের পরে এবং রাস্তা নির্মাণের মান বৃদ্ধির সাথে সাথে সড়কপথে পরিবহনকে সাধারণত আলাদা করা হয়। রেলপথে পরিবহনে সাধারণত হালকা রেল এবং ভারী রেলের মধ্যে পার্থক্য করা হয়। হাইব্রিড রোড রেল মাধ্যম উভয়ই ব্যবহারের জন্য অভিযোজিত যানবাহনের আকারে বিদ্যমান। পরিবহণের মাধ্যম হল এমন এক মাধ্যম যেখানে আন্তমাধ্যম এবং মাধ্যম বিভাজন বা মাধ্যম অংশিকরণ শব্দগুলি পরিবহনের বিভিন্ন মাধ্যমের ব্যবহারের তুলনা করতে ব্যবহৃত হয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: একটি সরল যন্ত্র এমন এক প্রকার যন্ত্র যা প্রযুক্ত বলের অভিমুখ বা পরিমাণ পরিবর্তন করতে পারে। এগুলি আরও জটিল মেশিন বা যন্ত্র তৈরিতে ব্যবহৃত গঠনগত উপাদান (বিল্ডিং ব্লক)। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় চাকা, লিভার, স্ক্রু এবং কপিকল এই সরল যন্ত্রগুলির ব্যবহার করে সাইকেল তৈরি হয়। সরল যন্ত্র হলো সবচেয়ে মৌলিক প্রক্রিয়া যার যান্ত্রিক সুবিধা (লিভারেজও বলা হয়ে থাক) ব্যবহার করে প্রযুক্ত বলকে গুণিতকের হারে বৃদ্ধি করা যায়। এটা কিভাবে সম্ভব? এটা আসলে "কাজ"-এর ধারণার কারণে সম্ভব হয়। আমরা সবাই জানি আমাদের যদি এক মাইল হেঁটে বিদ্যালয়ে যেতে হয়, তার থেকে বিদ্যালয় যদি দুই মাইল দূরে হয়, এখানে যেতে অধিক পরিশ্রম করতে হবে। প্রতিটি পদক্ষেপে কত পরিমাণ উদ্যম লাগে? নিজের শরীরকে হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যত পরিমাণ শক্তি ক্ষয় হয় ততো পরিমাণ উদ্যম লাগে। বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়ারদের ভাষায় একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ দূরত্ব যেতে যত পরিমাণ শক্তি ক্ষয় হয় সেটাই তার "কাজের" পরিমাণ। একটি সাধারণ মেশিন কোন ভারী বস্তুর উপর কাজ করার জন্য শক্তি ব্যবহার করে। কোন ঘর্ষণ না থাকলে, ওই ভারী বস্তুর উপর করা কাজের পরিমাণ প্রয়োগ করা শক্তি দ্বারা সম্পন্ন কাজের সমান। সাধারণ মেশিনগুলি মূলত উৎপাদন শক্তির পরিমাণ বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এর একটি ভারসাম্য রয়েছে, তার বেশি বল প্রয়োগ করতে থাকলে কম দূরত্ব অতিক্রান্ত হয়। উৎপাদন বল বা আউটপুট ফোর্স এবং প্রযুক্ত বল বা ইনপুট ফোর্সের অনুপাত কে বলা হয় মেকানিকাল অ্যাডভান্টেজ বা যান্ত্রিক সুবিধা। গ্রিক দার্শনিক আর্কিমিডিস প্রথম সরল যন্ত্র তৈরি চিন্তা করেন। তিনি লিভার, কপিকল এবং স্ক্রু বিষয়ে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ করেন। তিনি লিভারের যান্ত্রিক সুবিধা নীতি আবিষ্কার করেন। রেনেসাঁর (নবজাগরণ) সময়ে ধ্রুপদী পাঁচটি সরল যন্ত্র (কীল বাদে) একসাথে অধ্যয়ন করা শুরু হয়। সরল যন্ত্রের সম্পূর্ণ তত্ত্বটি ১৬০০ সালে ইতালীয় বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলেই আবিষ্কার করেছিলেন। তিনি প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন যে এই সরল যন্ত্র শক্তি উৎপন্ন করে না বরং রূপান্তর ঘটায়। যখন আমদের বেশিরভাগই ব্যক্তিই প্রতিদিন কিছু করতে যাই, তখন আমাদের প্রশ্ন থাকে যা কখনও কখনও একটু অদ্ভুত হয়। ঠিক আছে! বছরের পর বছর ধরে, লোকেরা জিনিসগুলিকে জটিল করে চলেছে, কিন্তু আমরা এখানে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে এসেছি,  কিভাবে ফ্লাশ টয়লেট কাজ করে প্রায় ২৭০০ বছর আগে ভারত ও পাকিস্তানের কিছু অংশে প্রথম ফ্লাশ টয়লেট ব্যবহার করা হয়েছিল। হরপ্পা এবং মহেঞ্জো-দারো শহরে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে একটি ফ্লাশ টয়লেট ছিল, যা একটি অত্যাধুনিক নিকাশী ব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত ছিল। গ্রীসের ক্রিট এবং সান্তোরিনির মিনোয়ান শহরগুলির বাড়িতে পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার অবশিষ্টাংশ পাওয়া গেছে। প্রাচীন মিশর, পারস্য এবং চীনেও টয়লেট ছিল তা প্রমাণিত। রোমান সভ্যতা"য়, টয়লেটগুলি কখনও কখনও পাবলিক বাথ হাউসের অংশ ছিল যেখানে পুরুষ এবং মহিলারা একসাথে সেগুলো ব্যবহার করতে পারতেন।" টয়লেটগুলি সাধারণত একটি সেপটিক ট্যাঙ্ক বা নর্দমার সাথে সংযুক্ত থাকে। ১৭৭৫ সালে আলেকজান্ডার কামিংস এস-ট্র্যাপ উদ্ভাবন করেন, যা আজও ব্যবহৃত হয়। এতে পাত্রের নির্গমন পথ অবরুদ্ধ করার জন্য স্থির জল ব্যবহার করা হয়, এর ফলে নর্দমা থেকে দুর্গন্ধ বের হয় না। স্যার নকশায় পাত্রের নির্গমন স্থানে অবরুদ্ধ পথের উপরে একটি স্লাইডিং ভালভ ছিল। কখনো কখনো ফ্লাশ টয়লেটকে ওয়াটার ক্লোজেট ডাব্লিউসি বলা হয়। একটি টয়লেট অভিকর্ষের কারণে কাজ করে। যখন একটি ফ্লাশ লিভার টেনে নেওয়া হয়, তখন একটি প্লাগ খোলে, যার ফলে বেসিন ভরাট করার জন্য জল বেরিয়ে যায়। যখন বেসিন যথেষ্ট পূর্ণ হয় তখন মাধ্যাকর্ষণ তরলকে পাইপের একটি বাঁকের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করে, যাকে এস-ট্র্যাপ বলে। একটি ফ্লাশ টয়লেট জল ব্যবহার করে আমাদের বর্জ্য পণ্যগুলি একটি ড্রেন পাইপের মাধ্যমে অন্য স্থানে পাঠিয়ে দেয়। নীচের ছবিতে একটি সাধারণ টয়লেট দেখানো হয়েছে। টয়লেটের বাটিতে সাধারণত একটি রিং-আকৃতির আসন থাকে, যা ব্যবহার না করার সময় ঢাকনা দিয়ে ঢাকা দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বিকল্পভাবে, আপনি প্রয়োজনে ঢাকনাটি সরিয়ে ফেলতে পারেন, এই নকশাটিকে আপার ডেকারের নকশা বলে। টয়লেট ফ্লাশ করার জন্য হ্যান্ডেল বা বোতাম টিপে দেওয়া হয়। ফ্লাশিংয়ের জন্য ব্যবহৃত জল ট্যাঙ্কে সঞ্চিত থাকে (এটিকে সিস্টার্নও বলা হয়) ট্যাংকটিতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে। পরবর্তী ছবিটি একটি সাধারণ ট্যাঙ্কের অংশগুলি দেখানো হলো।ইনলেট ভালভ ট্যাঙ্কে আসা জল সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি ট্যাঙ্কটি খালি থাকলে জল প্রবেশ করতে দেয় এবং ট্যাঙ্কটি পূর্ণ হলে জল আসা বন্ধ করে দেয়। ট্যাঙ্কটি জলে পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথে টাংকির ভিতর থাকা "ফ্লোট বল"বা ভাসমান উপর দিকে উঠে যায়। এটি উঠার সাথে সাথে এটির সাথে সংযুক্ত ফ্লোট রডটি ইনলেট ভালভের বিরুদ্ধে চাপ দেয়। ট্যাঙ্কটি পূর্ণ হয়ে গেলে, রডটি ইনলেট ভালভের বিরুদ্ধে যথেষ্ট শক্তভাবে চাপ দেয় যাতে জল বন্ধ হয়ে যায়। এটি ট্যাঙ্ককে উপচে পড়া থেকে বিরত রাখে। যখন আপনি হ্যান্ডেল টিপেন, ট্যাঙ্কের ভিতরে একটি লিভার পিস্টনকে টেনে নিয়ে যায়, সিফনের মাধ্যমে কিছু পরিমাণ জল চাপ প্রয়োগ করে। এটি সাইফনে শুষে নেয় এবং সিফন 'ইউ' টিউবের মধ্যে অবশিষ্ট জলের অনুসরণ করে। পিস্টনটি সাধারণত একটি প্লাস্টিকের ঝিল্লি দ্বারা আবৃত থাকে, যা সাইফন টিউবের জল খালি করার মাধ্যমে নিঃশেষিত যাওয়ার জন্য তৈরি করা হয়, যার ফলে ট্যাঙ্কের বাকি জল পিস্টনের উপর দিয়ে দ্রুত চলে যেতে পারে। এতে সাইফনের ওপরে ট্যাঙ্কের বাকি অংশ খালি হয়ে যায়। পিস্টন ঝিল্লি তারপর পিস্টনের উপর ফিরে আসে ও পরবর্তী ফ্লাশ করার জন্য প্রস্তুত হয়। ট্যাঙ্কটি খুব দ্রুত খালি হয়ে যায় এবং ভাসমান বলটি তলানির দিকে চলে যায়। এর মানে হল ফ্লোট রডটি আর ভালভের বিরুদ্ধে আর চাপ দিচ্ছে না, তাই জল ট্যাঙ্কে প্রবাহিত হতে শুরু করবে ও সিস্টার্নটিকে আবার পূরণ করবে। ট্যাঙ্ক থেকে বেরিয়ে আসা জল একটি ছোট পাইপের মাধ্যমে টয়লেট বাটিতে যায়। এটি বাটিটির চারপাশে জল দিয়ে আঘাত করে বা ধুতে থাকে। বাটির পাশ বেয়ে নিচে যায় এবং ড্রেনপাইপের মাধ্যমে বাটিটি পরিষ্কার করে এবং বর্জ্য বহন করে নিষ্কাশিত হয়। পিছনের দিকে বয়ে আসা কিছু পরিষ্কার জল টয়লেটের বাটির নিচে থেকে যায়। এর কারণ হল আধুনিক টয়লেটগুলির একটি 'এস' বাঁক রয়েছে যা পরপর দুটি ফ্লাশিংয়ের মাঝে জলে ভরা থাকে। পূর্ববর্তী ফ্লাশে 'এস' বাঁকের জল ড্রেনপাইপ থেকে বের হয়ে যাওয়ার জন্য টয়লেট কক্ষে দুর্গন্ধ ছড়ায় না। ফ্লাশ করার সময় 'S' বাঁকটি সাইফন অ্যাকশনও প্রদান করে যা ফ্লাশিং প্রক্রিয়ার গতি বাড়াতে সাহায্য করে। যেহেতু এই ধরণের টয়লেট সাধারণত নির্দিষ্ট জায়গার বর্জ্য পরিচালনা করে না, তাই পৃথক বর্জ্য শোধনাগার তৈরি করতে হবে। ফ্লাশ টয়লেটের ধারক অংশটি পরিষ্কার করে এবং তার চারদিকে বেরির মত করে দেওয়া যে অংশটি পরিষ্কার করতে অসুবিধা হয় সেই জায়গাটা পরিষ্কার করে। এটি বর্জ্য পদার্থ কে নিকাশি ড্রেনে প্রবাহিত করে, ড্রেনের পথে এটি ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বা সেপটিক ট্যাংকে গিয়ে পৌঁছায়। টয়লেট বিভিন্ন ধরণের হয়। এক ধরনের রাসায়নিক টয়লেট আছে, যা জলের পরিবর্তে বর্জ্য নিরপেক্ষ করতে রাসায়নিক ব্যবহার করে। এছাড়া আছে কম্পোস্টিং টয়লেট রয়েছে, যা পরিবেশের জন্য ভালো কারণ তারা বর্জ্যকে প্রাকৃতিক সারে পরিণত করে। এমনকি পোড়ানো টয়লেট রয়েছে, যা বর্জ্য পোড়ায়। কিছু অত্যাধুনিক টয়লেটে অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য যেমন হুইলচেয়ার ব্যবহারকারীদের জন্য গ্র্যাব-বার রয়েছে। কিছু টয়লেটে বিডেটের মতো একটি জলের জেট তৈরি রয়েছে। কিছু কিছুতে উত্তপ্ত বসার জায়গা এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে খোলে এবং বন্ধ হয়ে যায় এমন ঢাকনা রয়েছে। কোনো কোনোটা আবার আপনার রক্তচাপ এবং তাপমাত্রাও পরীক্ষা করবে। বিশ্বের ওপর এর প্রভাব কি টয়লেট বাড়ি নগর এবং শহরকে বসবাসের যোগ্য হিসাবে পরিষ্কার করে তুলেছে। যেহেতু জল টয়লেটগুলিকে খুব ভালভাবে পরিষ্কার করে তুলেছে, অতি সংক্রামক রোগগুলি অতীতের মতো এখন আর সহজে ছড়াতে পারে না। যেখানে আগে প্রায়শই হাজার হাজার মানুষ মারা যেতেন, গ্রামের পর গ্রাম শূন্য হয়ে যেত এবং মহামারী নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য শহর এবং গ্রামগুলিকে একটি নির্দিষ্ট জনসংখ্যার বাইরে বাড়তে দেওয়া হতো না। টয়লেট আজকের জনস্বাস্থ্যকে অতীতের তুলনায় উচ্চ মান বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি আজ আমাদের অতীতের তুলনায় অসুস্থ হওয়ার ভয় না পেয়ে বড় শহরগুলোতে নিশ্চিন্তে বসবাস করতে দেয়। ১৮০০-এর দশকে শিল্প বিপ্লব শুরু করার জন্য বড় শহরগুলির প্রয়োজন ছিল। আমরা দেখতে পাচ্ছি যদিও টয়লেটগুলি এমন গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের তালিকায় না থেকেও আমাদের আধুনিক বিশ্বে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। টয়লেটের প্লাম্বার (যারা সারাই ও পরিস্কারের কাজ করেন) এবং এর সাথে সম্পর্কিত শিল্পের একটি সম্পূর্ণ নতুন পেশা তৈরি করেছে। এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কী কী ছিল আপনার বাড়িতে একটি ফ্লাশ টয়লেট থাকার জন্য, সবার আগে স্বচ্ছ এবং পরিষ্কার জল সরবরাহ থাকতে হবে। এর জন্য দরকার শহরগুলোর একটি উন্নত পরিকাঠামো। ফ্লাশ টয়লেট তৈরি হওয়ার আগে লিভার এবং সাইফনও আবিষ্কার করতে হয়েছিল। লেজার হল এমন একটি ডিভাইস যা একটি বিন্দুতে ফোকাস করতে পারবে এমন রঙিন আলোর উজ্জ্বল রশ্মি তৈরি করতে পারে। সাধারণত একটি লাইট বাল্ব সাদা রঙে জ্বলে কারণ আমরা দেখতে পাব এমন প্রতিটি রঙের আলো তৈরি করতে পারে। এটি এর ভেতরের তারের একটি স্ট্র্যান্ডকে ততক্ষণ গরম করে যতক্ষণ না এটি আলো বিকিরণ করে। লেজারটি খনিকটা ভিন্নভাবে কাজ করে, তাই এটি শুধুমাত্র একটি রং দিয়ে খুব সরু আলোর রেখা তৈরি করতে পারে। লেজার হল বিকিরণের উদ্দীপিত নির্গমন দ্বারা আলোক পরিবর্ধনের সংক্ষিপ্ত রূপ যে ধারণাগুলি লেজারের উদ্ভাবনের জন্য সহায়ক ছিল আলবার্ট আইনস্টাইন ১৯১৬ সালে তা আবিষ্কার করেছিলেন। কিন্তু ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত এই ধারণাগুলি একসাথে ব্যবহার করা কারো দ্বারা সম্ভব হয়নি। প্রথম তৈরি লেজারকে ম্যাসার বলা হত, কারণ এটি মাইক্রোওয়েভে ব্যবহার করা হত। (এটি একই ধরণের শক্তি যা মাইক্রোওয়েভ ওভেনে ব্যবহৃত হয়)। চার্লস টাউনস এবং তার দুই ছাত্র প্রথম মেসার তৈরি করেছিলেন, কিন্তু এটি শুধুমাত্র অল্প সময়ের জন্য কাজ করতো। সোভিয়েত ইউনিয়নের (রাশিয়া) দুই বিজ্ঞানী নিকোলাই বাসোভ এবং আলেকজান্ডার প্রোখোরভ কীভাবে মেসারকে স্থায়ী করা যায় তা বের করার চেষ্টা করেন। এই তিন ব্যক্তি তাদের আবিষ্কারের জন্য ১৯৬৪ সালে নোবেল পুরস্কার পান। লেজার তৈরির প্রথম ধারণাটি এসেছে চার্লস টাউনস এবং আর্থার শাওলো থেকে। গর্ডন গোল্ড একই ধারণা নিয়ে কাজ করেছিলেন এবং ১৯৫৯ সালে একটি কাগজে সেগুলি লিখে রেখেছিলেন। এই কাগজটিতে প্রথমবার লেজার শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছিল। প্রথম কার্যকরী লেজারটি থিওডোর মাইম্যান দ্বারা আবিষ্কার হয় এবং ১৬ই মে, ১৯৬০ সালে এর পরীক্ষামূলক প্রদর্শন হয়। লেজার বিদ্যুৎ দ্বারা চালিত হয়। বৈদ্যুতিক প্রবাহ এটিকে আলো নির্গত করার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি দেয়। লেজারের নামটি একটি সংক্ষিপ্ত রূপ যা নামের প্রথম অক্ষর থেকে এসেছে, এর পুরো নাম (লাইট আম্প্লিফিকেশন বাই স্টিমুলেটেড এমিশন অফ রেডিয়েশন বিকিরণের উদ্দীপিত নির্গমন দ্বারা আলোক পরিবর্ধন"। একটি উপাদানে শক্তি পাম্প করে আলোর একটি উজ্জ্বল রশ্মি তৈরি করতে পারে এইটাই বলা হয় লেজার শব্দের মাধ্যমে। শক্তির বিকিরণ বাইরের উৎস থেকে উপাদানে যায় এবং উপাদানটিকে পাম্প করে বা উত্তেজিত করে। উপাদানের পরমাণুগুলি এই শক্তি শোষণ করে একটি উত্তেজিত/দ্রুত-চলমান অবস্থায় যায়। আলোর এক একটি প্যাকেটকে ফোটন বলা হয়। এই শব্দটি এসেছে আলোর গ্রিক নাম থেকে। যখন একটি নির্দিষ্ট রঙের ফোটন একটি উত্তেজিত পরমাণু অতিক্রম করে, তখন এটি সেই পরমাণুটিকে একই রঙের একটি ফোটন ছেড়ে দেয়। তাই মোট আলো কিছুটা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে এবং ফোটনগুলি উপাদানের মধ্য দিয়ে চলতে থাকে। এটি করার সাথে সাথে এটি অন্যান্য উত্তেজিত পরমাণুগুলিকে অতিক্রম করলে এগুলিও একই রঙের ফোটন নির্গত করে। ফলস্বরূপ আলোক বিবর্ধিত হয়, একক রঙের একটি উজ্জ্বল লেজার রশ্মি তৈরি হয়। আলোক রশ্মি সমস্ত উত্তেজিত পরমাণুকে তাদের শক্তি ফোটন হিসাবে ছেড়ে দিতে বাধ্য করে। সাধারণত সমস্ত আলো কোনো বাধা দ্বারা শোষিত না হওয়া পর্যন্ত যেতে থাকে। তবে যদি উপাদানটিতে আরও শক্তি পাম্প করা হতে থাকে তবে এটি লেজার রশ্মি চালু রাখবে। উপাদানের প্রতিটি প্রান্তে একটি আয়না দিয়ে একটি লেজার তৈরি করা হয়। আলোক ফোটনগুলি এই আয়নার পিছনে বাউন্স করবে, যার ফলে ফোটন নির্গমনের পরিমাণ বাড়তে থাকবে। কিছু লেজারে শুধুমাত্র ডায়োড থাকে৷ এটি অর্ধেক কেটে দেখানো হলো যাতে আপনি এর অংশগুলি দেখতে পারেন৷ নীচের ছবিটি একটি লেজার ডায়োড দেখানো হলো, যা আলো নির্গমন ডায়োডের অনুরূপ। নীচের ছবিটি একটি রুবি লেজারের। প্রথম কাজ করা লেজারটি একটি রুবি লেজার ছিল এবং এটি ১৯৬০ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি অর্ধেক কাটা হয়েছে যাতে আপনি এর অংশগুলি দেখতে পারেন। কেন্দ্রে চকচকে লাল টিউবটি একটি রুবি স্ফটিক। সেখান থেকে লেজারের রশ্মি আসবে যখন লেজারটি চালু করা হবে। আপনি যদি ছবিটি ভালোভাবে দেখেন তবে আপনি দেখতে পাবেন যে, একটি রুবি ক্রিস্টালের প্রতিটি প্রান্তে সংযুক্ত দুটি বৃত্তাকার আয়না রয়েছে। দূরের দিকের আয়নাকে বলা হয় "সম্পূর্ণ প্রতিফলিত আয়না"। এই ধরনের আয়নায় পৌঁছানো সমস্ত আলো আবার বাউন্স করে ফেরত আসে। ক্রিস্টালের কাছাকাছি প্রান্তে থাকা আয়নাটিকে "আংশিকভাবে প্রতিফলিত আয়না" বলা হয়। এই ধরনের আয়না বেশিরভাগ আলোকে প্রতিফলিত করে, তবে কিছু আলো এটির মধ্য দিয়ে যেতে পারে। কোয়ার্টজ দিয়ে তৈরি একটি নল রুবি স্ফটিকের চারপাশে কুণ্ডলী করা থাকে। এটিকে "কোয়ার্টজ ফ্ল্যাশ টিউব" বলা হয় এবং এর প্রতিটি প্রান্ত একটি পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে সংযুক্ত থেকে একটি বৈদ্যুতিক সার্কিট গঠন করে। উপরের ছবিতে আমরা কোয়ার্টজ ফ্ল্যাশ টিউবের উদাহরণ রেখেছি, যাতে আপনি স্ফটিকের আরও ভালো দৃশ্য পেতে পারেন। এই সমস্ত অংশগুলি একটি অ্যালুমিনিয়াম সিলিন্ডারের ভিতরে থাকে। সিলিন্ডারটি একটি বাঁকা আয়নার মতো, যা ভালোভাবে পালিশ করা থাকে। যখন বৈদ্যুতিক পাওয়ার সাপ্লাই চালু করা হয়, তখন কোয়ার্টজ ফ্ল্যাশ টিউবের মধ্য দিয়ে একটি কারেন্ট প্রবাহিত হয় এবং এটি খুব উজ্জ্বল আলোর বিস্ফোরণ দেয়। ফ্ল্যাশ টিউবের চারপাশে প্রতিফলিত সিলিন্ডার রুবি স্ফটিকের উপর সমস্ত আলো ফোকাস করতে সাহায্য করে। অন্য সবকিছুর মতো, রুবি স্ফটিকও পরমাণু দিয়ে তৈরি। বাস্তবে একটি পরমাণু এত ক্ষুদ্র যা আপনি খালি চোখে দেখতে পারবেন না, এমনকি একটি খুব শক্তিশালী মাইক্রোস্কোপ দিয়েও ভালো দেখা যায় না। এই ছবিতে এগুলিকে অনেক বড় করে দেখানো হলো যেন আপনি দেখতে পারেন: কোয়ার্টজ ফ্ল্যাশ টিউব থেকে আলো স্ফটিকের পরমাণুগুলিতে আঘাত করে। কিছু পরমাণু আলো শোষণ করে, তাদের আরও শক্তি দেয়। তারা একটি "উচ্চ শক্তি স্তর" আছে বলা হয় তাদের আগের শক্তির স্তরে ফিরে যেতে, তাদের অবশ্যই আলো থেকে পাওয়া অতিরিক্ত শক্তি থেকে মুক্তি পেতে হবে। তারা "ফোটন" নামক আলোর একটি ক্ষুদ্র কণা নির্গত করে এটি করে। বিজ্ঞানীরা এই প্রক্রিয়াটিকে "বিকিরণের উদ্দীপিত নির্গমন" বলে থাকেন কারণ পরমাণুগুলি উজ্জ্বল আলোর দ্বারা উদ্দীপিত হয়, যার ফলে আলোর ফোটনের নির্গমন ঘটে এবং আলো হল এক ধরনের বিকিরণ। পরের ছবিতে পরমাণু থেকে নির্গত ফোটন দেখানো হলো। অবশ্যই, বাস্তবে ফোটনগুলি ছবির তুলনায় অনেক ছোট। ফোটনগুলি পরমাণু তৈরির উপাদানগুলির চেয়েও ছোট! যখন এগুলি পরমাণু থেকে নির্গত হয়, তখন আলোর ফোটনগুলি সমস্ত দিকে ছড়িয়ে পড়ে। কখনও কখনও তারা অন্য পরমাণুর কাছাকাছি চলে যায়, এবং এরকম ঘটলে তখন অন্য পরমাণুও একটি ফোটন নির্গত করতে পারে। যদি অন্য পরমাণু থেকে ফোটন নির্গত হয়ে আরেকটি পরমাণু অতিক্রম করে, সেই পরমাণুটিও একটি ফোটন নির্গত করতে পারে। তাই ফোটনের সংখ্যা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং লেজারের ভেতরটা খুব উজ্জ্বল এবং গরম হয়ে ওঠে। একটি জল শীতক পদ্ধতি এটির অতিরিক্ত গরম হওয়া আটকাতে পারে। লেজার রশ্মি কীভাবে তৈরি হয় আলোর ফোটনগুলি যখন আয়নায় আঘাত করে, তখন তারা তাদের থেকে প্রতিফলিত হয়। অনেক ফোটন আয়নার পিছনে বাউন্স করে ও কিছু আয়নার ফাঁক থেকে বেরিয়ে আসে, পথে অন্যান্য পরমাণুকে অতিক্রম করলে আরও বেশি ফোটন নির্গত হবে। বিজ্ঞানীরা একে "আলোক পরিবর্ধন" বলে থাকেন, কারণ এর ফলে আলো (ফোটন দিয়ে তৈরি) পরিবর্ধিত হয় (উজ্জ্বল করা হয়)। অনেকগুলি ফোটন আয়নার মধ্যে ও পিছনের পৃষ্ঠে ঘোরাফেরা করে, তাদের মধ্যে অনেকগুলি আংশিক প্রতিফলিত হয়ে আয়নার মাঝে থাকা স্ফটিক গলে পালিয়ে যায়। আমরা নীচের ছবিতে এইরকম কিছু ফোটনগুলির দেখিয়েছি। লেজার রশ্মি এইরকম কয়েক মিলিয়ন ফোটনের কণা দিয়ে তৈরি, সামনের আয়নায় থাকা স্ফটিক থেকে এগুলি বেরিয়ে আসে। সুইচ চেপার পর থেকে লেজার রশ্মি প্রদর্শিত হওয়া পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়াটি চোখের পলকে ঘটে। একটি লেজার রশ্মি থেকে আলো খুব উজ্জ্বল হতে পারে। এতে পর্যাপ্ত শক্তি থাকলে এই রশ্মি চোখের ক্ষতিও করতে পারে। আপনি একটি লেজার রশ্মির দিকে সরাসরি তাকান উচিত নয়। বিজ্ঞানীরা যখন খুব শক্তিশালী লেজারের সাথে কাজ করেন, তখন তাদের অবশ্যই আঘাত এড়াতে তাদের চোখের উপর নিরাপত্তা গগলস পরতে হবে। এমনকি একটি দুর্বল লেজার রশ্মিও চোখের ক্ষতি করতে পারে যখন এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য সরাসরি দেখা হয়। আলোর ফোটন একটি তরঙ্গের মতো মহাকাশে বিচরণ করে। ঠিক যেমন একটি তরঙ্গ জলের উপর দিয়ে চলার সময়ে উপরে এবং নীচে দোলা দেয়, একটি আলোক তরঙ্গেরও এরকম নির্দেশ হারে কম্পন হয়। এই হারকে ফ্রিকোয়েন্সি বা কম্পাঙ্ক বলা হয় এবং এটি কম্পনের হার বর্ণ নির্ধারণ করে। একটি সাধারণ আলোর বাল্ব বিভিন্ন কম্পাঙ্কে আলোর অনেক ফোটন নির্গত করবে। ফলস্বরূপ, আমরা বাল্ব থেকে সাদা হিসাবে আলো দেখতে পাব। একটি লেজার শুধুমাত্র একক কম্পাঙ্ক সহ ফোটন নির্গত করে। এই ধরনের আলোকে বলা হয় মনোক্রোমাটিক যার অর্থ একক বর্ণ। অনেকটা একই সময়ে প্যারেডে থাকা সৈন্যদের একটি দলের মতো, লেজার থেকে ফোটনগুলিও একে অপরের সাথে লক-স্টেপে বয়ে যাচ্ছে। একে বলা হয় সমন্বয়। এটি একটি লেজারের একটি খুব দরকারি সম্পত্তি কারণ তরঙ্গ একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে। এই সুসংগততার বৈশিষ্ট্য, উদাহরণস্বরূপ, এটি লেজারগুলিকে হলোগ্রাম তৈরি করতে দেয়। হলোগ্রাম এমন ছবি যা একটি ত্রিমাত্রিক চিত্র তৈরি করতে পারে। একটি লেজার থেকে আলো একই দিকে যায়। একটি ফ্ল্যাশলাইট থেকে আলো (ব্রিটিশ ইংরেজি: টর্চ) একটি শঙ্কু আকারে বেরিয়ে আসে এবং আপনি যত দূরে যান বিমের উজ্জ্বলতা হ্রাস পায়। কিন্তু লেজারের আঁটসাঁট রশ্মি অনেক বেশি দূরত্বে উজ্জ্বল থাকবে। লেজারের এই তিনটি বৈশিষ্ট্য: একরঙা, সুসংগত এবং একটি ঘন সন্নিবিষ্ট রশ্মি, যা অনেক অ্যাপ্লিকেশনে কার্যকর। লেজার এখন বিভিন্ন ধরনের ডিভাইসে ব্যবহার করা হচ্ছে। (উদাহরণগুলির একটি তালিকার জন্য নীচে "এটি কীভাবে বিশ্বকে পরিবর্তন করেছে দেখুন।) লেজার তাদের নির্গত আলোর কম্পাঙ্কে একে অপরের থেকে আলাদা হতে পারে। কম্পাঙ্ক লেজার তৈরি করতে ব্যবহৃত উপকরণের ধরনের উপর নির্ভর করে। এটি পরমাণুর বৈশিষ্ট্যের পার্থক্যের কারণে ঘটে। লেজার তাদের নির্গত আলোর রশ্মির উজ্জ্বলতা বা তীব্রতায়ও পরিবর্তিত হতে পারে। দুর্বলতম লেজারগুলি মোটামুটি সহনশীল এবং একটি প্রজেক্টর স্ক্রিনে অবস্থান নির্দেশ করতে একটি শ্রেণীকক্ষে ব্যবহার করা যেতে পারে। সবচেয়ে শক্তিশালী লেজার কঠিন শিলা বা ধাতব শীটের মধ্য দিয়ে গিয়ে এটিকে ভাঙতে বা কাটতে পারে। বিভিন্ন ধরণের লেজার রয়েছে। রশ্মি তৈরি করতে ব্যবহৃত উপাদান কঠিনো হতে পারে, যেমন রুবির টুকরো। কিছু তরল এবং গ্যাসও লেজার তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। লেজারগুলি কম্পিউটার চিপ তৈরিতে ব্যবহৃত অনুরূপ উপকরণ থেকেও তৈরি করা যেতে পারে। তাদের বৈদ্যুতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে এগুলিকে অর্ধপরিবাহী উপাদান বলা হয়। ==এটি কীভাবে বিশ্বকে পরিবর্তন করেছে লেজারের আলো সরল রেখায় ভ্রমণ করে। দীর্ঘ দূরত্ব পরিমাপ করার জন্য এবং সেতু এবং ভবন নির্মাণের সময় জিনিসগুলি সারিবদ্ধ রাখার জন্য আলোর সরল রশ্মি ব্যবহার করা যেতে পারে। সৈন্যরা একটি রকেটকে লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য লেজার ব্যবহার করে থাকেন। ==এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল লেজার তৈরি করার জন্য, বিজ্ঞানীদের ব্যাখ্যা করতে হয়েছিল কিভাবে পরমাণু কাজ করে। তাদের "কোয়ান্টাম মেকানিক্স" নামক তত্ত্ব নিয়ে আসতে হয়েছিল, যা বলে যে আলো এবং অন্যান্য খুব ছোট কণাগুলির "কোয়ান্টা" নামক প্যাকেটে শক্তি সঞ্চিত থাকে। এই শব্দটি ল্যাটিন "কোয়ান্টাম" থেকে এসেছে, যার "কিছু পরিমাণ"। কোয়ান্টাম মেকানিক্সের তত্ত্ব বলে যে একটি পরমাণু শুধুমাত্র নির্দিষ্ট পরিমাণের শক্তি সঞ্চয় করতে পারে। একটি পরমাণুর ভিতরে ইলেকট্রন নামক ক্ষুদ্র ঋণাত্মক কণা থাকে যা শক্তি শোষণ করতে পারে। যখন একটি ইলেক্ট্রন ঠিক পরিমাণে শক্তি গ্রহণ করে, তখন এটি একটি উচ্চ স্তরে লাফ দিতে পারে। এটি করার মাধ্যমে এটি একটি উত্তেজিত অবস্থায় প্রবেশ করে, যার অর্থ এটিতে অধিক শক্তি সঞ্চিত রয়েছে। পরবর্তীতে ইলেক্ট্রন এই শক্তিকে ছেড়ে দিয়ে আবার নিচের দিকে কম উত্তেজিত অবস্থায় নেমে আসে। ১৮০১ সালের প্রথম দিকে ইংরেজ বিজ্ঞানী হামফ্রে ডেভির দ্বারা বৈদ্যুতিক শক্তিকে আলোতে রূপান্তর করার পদ্ধতি পরীক্ষাগারগুলিতে প্রদর্শিত হয়েছিল, অনেক উদ্ভাবকের অবদানে বৈদ্যুতিক আলোর বাল্বের আধুনিক রূপটি তৈরি হতে ১০০ বছরেরও বেশি সময় লাগে। প্রথম সফল ভাস্বর আলোর বাল্ব তৈরি করেছিলেন ব্রিটিশ উদ্ভাবক স্যার জোসেফ সোয়ান। ১৮৫৯ সালে তিনি একটি খালি কাচের বাল্বে কার্বনাইজড কাগজের ফিলামেন্ট ব্যবহার করে একটি আলোর বাল্বে কাজ শুরু করেন। ১৮৬০ সালের মধ্যে তিনি একটি কার্যকরী যন্ত্র প্রদর্শন করতে সক্ষম হন এবং একটি আংশিক ভ্যাকুয়াম, কার্বন ফিলামেন্ট ভাস্বর বাতি আবৃত একটি ব্রিটিশ পেটেন্ট পান। পনের বছর পরে, ১৮৭৫ সালে, সোয়ান একটি ফিলামেন্ট হিসাবে একটি ভাল ভ্যাকুয়াম এবং একটি কার্বনাইজড থ্রেডের সাহায্যে আলোর বাল্বের সমস্যাটি বিবেচনা করতে ফিরে আসেন। সোয়ানের উন্নত বাতির সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য ছিল যে ফিলামেন্ট জ্বালানোর জন্য ভ্যাকুয়াম টিউবটিতে সামান্য অক্সিজেন ছিল, এইভাবে ফিলামেন্টটি প্রায় সাদা-গরম উজ্জ্বল হতে দেয়। টমাস এডিসনের প্রায় এক বছর আগে ১৮৭৮ সালে সোয়ান তার ডিভাইসের জন্য একটি ব্রিটিশ পেটেন্ট পেয়েছিলেন। সোয়ান নিউক্যাসল কেমিক্যাল সোসাইটিতে সাফল্যের কথা জানিয়েছিলেন এবং ১৮৭৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে সান্ডারল্যান্ড টেকনিক্যাল কলেজে একটি বক্তৃতায় তিনি একটি কার্যকরী বাতি প্রদর্শন করেছিলেন। সেই বছর থেকে তিনি ইংল্যান্ডে বাড়িঘর এবং ল্যান্ডমার্কে লাইট বাল্ব স্থাপন শুরু করেন। গেটসহেডের লো ফেলের কেলস লেনে তার আন্ডারহিল বাড়িটি বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি যেখানে কাজ করা আলোর বাল্ব স্থাপন করা হয়েছিল। ১৮৮১ সালে তিনি তার নিজস্ব কোম্পানি দ্য সোয়ান ইলেকট্রিক লাইট কোম্পানি শুরু করেন এবং বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করেন। ১৮৭৯ সালে, আমেরিকান টমাস এডিসন অন্যান্য ডিজাইনের সাথে ব্যর্থতার পর একটি অক্সিজেন-মুক্ত বাল্বে কার্বন ফিলামেন্ট ব্যবহার করে সোয়ানের ভাস্বর আলোক বাল্ব গ্রহণ করেন। অবশেষে তিনি একটি বাল্ব তৈরি করেছিলেন যা ১৫০০ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে আলো তৈরি করতে পারে। তিনি সোয়ানের কাছে আদালতে একটি পেটেন্ট চ্যালেঞ্জ হেরেছিলেন, কিন্তু আমেরিকান পৌরাণিক কাহিনী লাইট বাল্ব আবিষ্কারের জন্য সোয়ানকে নয় বরং এডিসনের নাম প্রচার করে চলেছে। আলোক বাল্বে আলো নির্গত হওয়ার মাধ্যম হিসাবে একটি টাংস্টেন ফিলামেন্ট রয়েছে। ফিলামেন্ট নামক আলোর বাল্বে একটি পাতলা টাংস্টেন তারের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়। একটি বাল্বে ব্যবহৃত ফিলামেন্টের "প্রতিরোধ রেজিস্টেন্স) নামে একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। একটি বস্তু তার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত বিদ্যুতের বিরুদ্ধে যে পরিমাণ ঘর্ষণ করবে তা হল প্রতিরোধ। টংস্টেন ফিলামেন্ট এমনভাবে তৈরি করা হয় যে এতে বিদ্যুতের অনেক প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে। এই প্রতিরোধের ফলে, ফিলামেন্ট উত্তপ্ত হয় এবং জ্বলতে শুরু করে, বৈদ্যুতিক শক্তিকে হালকা শক্তিতে রূপান্তর করে। এটি জুল-ইফেক্টের কারণে, যার মানে, যখন এগুলির মধ্য দিয়ে বৈদ্যুতিক প্রবাহ চলে তখন এগুলি তাপ তৈরি প্রতিরোধ করে। বিদ্যুৎ আলো এবং তাপে রূপান্তরিত হয়ে চারপাশকে আলোকিত করে। সঠিকভাবে ব্যবহার করা হলে, লাইট বাল্ব নিজে বিপজ্জনক নয়। যদিও তাদের প্রাথমিক কাজ হল হালকা শক্তি উৎপাদন করা, কিন্তু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে তারা তাপও উৎপন্ন করে। লাইট বাল্বগুলি তারা যে পরিমাণ ওয়াট ব্যবহার করে তার উপর ভিত্তি করে বিক্রি করা হয় সংখ্যা যত বেশি হবে, বাল্বটি তত উজ্জ্বল হবে এবং এটি তত বেশি শক্তি ব্যবহার করবে৷ গরম হওয়া সত্ত্বেও, আলোর বাল্বগুলি বিস্ফোরিত হয় না। যাইহোক, একটি লাইট বাল্বের বাইরের গ্লাস যা কিছু সময়ের জন্য চালু আছে তা বেশ গরম এবং সামান্য পোড়া হতে পারে, অথবা ভাঙা প্রান্তগুলি চামড়া কেটে ফেলতে পারে। শত শত ঘন্টার কাজ করার পর বাল্বের ফিলামেন্ট শেষ পর্যন্ত পুড়ে যায় এবং আলোর বাল্ব আর কাজ করে না। লাইট বাল্ব তারপর প্রতিস্থাপন প্রয়োজন আলোর বাল্ব প্রতিস্থাপনে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। প্রথমত, আলোর ফিক্সচারের সুইচটি বন্ধ করতে হবে বা তারের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। এর কারণ হল সকেটের মধ্যে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় যেখানে বাল্বের ধাতব অংশটি বসে থাকে আপনাকে একটি গুরুতর বৈদ্যুতিক শক দিতে পারে যদি আপনি সকেটের ভিতরে বা বাল্বের ধাতব বেসটি সকেটে আংশিকভাবে থাকা অবস্থায় স্পর্শ করেন। এ ছাড়া কাচ ভেঙে গেলে কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাল্বটি আঁকড়ে ধরার আগে এটির ধরার জায়গা ঠাণ্ডা আছে কি না তা নিশ্চিত করে এবং এটিকে শক্তভাবে ধরে রেখে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ঘোরানোর সময় কাঁচের সবচেয়ে মোটা অংশটি চেপে না ধরে এটি সম্পূর্ণরূপে আলগা করে ধরলে এই ধরনের বিপদ হ্রাস করা যেতে পারে। এটি বৈদ্যুতিক শক্তিকে আলোক শক্তিতে রূপান্তর করে আলো দেয়। যদিও আমরা বলি ফিলামেন্ট "পুড়ে যায়" এটি আসলে সময়ের সাথে সাথে বাষ্প হয়ে যায়। এর কিছু কিছু কাচের উপর অন্ধকার অংশ হিসাবে দেখা যায় যেখানে এটি শক্ত হয়ে জমে থাকে। কাচের ভিতরের ব্যবহৃত গ্যাসটি আর্গন। এটি ব্যবহার করা হয় কারণ এটি নিষ্ক্রিয় এবং তাই ফিলামেন্টের সাথে বিক্রিয়া করে না। ফিলামেন্টের উজ্জ্বলতা, এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্টের পরিমাণ (এম্পিয়ার) বা প্রান্তের মধ্যে ভোল্টেজ পরিবর্তন করে পরিবর্তিত হতে পারে, কারণ এম্পিয়ার ওহমের নিয়ম অনুসারে ভোল্টেজের সাথে সম্পর্কিত। এছাড়াও, ফিলামেন্টের বয়স বাড়ার সাথে সাথে এর উজ্জ্বলতা কিছুটা হ্রাস পাবে এবং এর আলো আরও লাল থেকে লাল হয়ে উঠবে। অবশেষে, সমস্ত ফিলামেন্ট ধীরে ধীরে বাষ্প হয়ে যাবে এবং এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত বিদ্যুতের কারণে উচ্চ তাপমাত্রার কারণে ব্যর্থ হবে। নকশা অনুসারে, একটি আলোর বাল্বটিতে অক্সিজেন নেই। প্রস্তুতকারক এটিকে আর্গন বা নাইট্রোজেনের মতো নিষ্ক্রিয় গ্যাস দিয়ে পূর্ণ করে। যাইহোক, এটি তীব্র তাপের কারণে ফিলামেন্টের পৃষ্ঠ থেকে পরমাণুগুলিকে পপ করা থেকে বাধা দেয় না। এটি ফিলামেন্টকে পাতলা এবং পাতলা করে তোলে। অবশেষে, এটি এত পাতলা হয়ে যায় যে এটি ভেঙে যায়। অল্প সময়ের জন্য, দুটি ভাঙা প্রান্ত একে অপরের খুব কাছাকাছি, এবং বিদ্যুৎ একটি উজ্জ্বল নীল স্পার্কের মধ্যে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যাইহোক, দুটি ভাঙা প্রান্ত শীঘ্রই একে অপরের থেকে দূরে পড়ে যায়, স্পার্ক ভেঙে বাল্বটি আর জ্বলে না। এটি পৃথিবী কে কিভাবে প্রভাবিত করেছে আলোর বাল্ব সম্ভবত বিজ্ঞানের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আবিষ্কারগুলির মধ্যে একটি। এটি মানুষকে রাতেও কাজ করতে দিয়ে বিশ্বকে বদলে দিয়েছে। পূর্বে এটি করা খুব কঠিন ছিল কারণ অন্যান্য আলোর উত্স (যেমন মোমবাতি বা আগুন) যথেষ্ট আলো সরবরাহ করে না। আলোর বাল্বের সম্পূর্ণ প্রভাব কেবল রাতে পড়া বা লেখার চেয়ে অনেক বেশি। ভ্রমণ  অটোমোবাইল ব্যবহার রাতের ভ্রমণ মূলত আলোর বাল্ব দ্বারা সম্ভব হয়েছে। এছাড়াও, সারা বিশ্বের বাতিঘরগুলি খুব শক্তিশালী আলোর বাল্ব ব্যবহার করে এবং এটি সমস্ত জাহাজের জন্য সঠিক নির্দেশিকা প্রদান করে। মেডিসিন  সকল অভ্যন্তরীণ এবং অ-অনুপ্রবেশকারী চিকিৎসা পদ্ধতিই মূল লাইট বাল্বের ভিন্ন ভিন্ন রূপ ব্যবহার করে। খনন  আগে, ভূগর্ভস্থ খনি শ্রমিকরা টর্চ ব্যবহার করত, যা বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণও বাড়াত এবং তাই শ্বাস নিতে কষ্ট হত। আলোর বাল্বগুলির আবির্ভাবের সাথে, খনির কাজও স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ হয়ে উঠেছে। কয়লা খনিতে, বাতাসে থাকা কয়লা ধূলিকণার বিস্ফোরণের ঝুঁকি এত বেশি ছিল যে প্রচলিত আগুনের লণ্ঠন ব্যবহার করা যেত না (তারা একটি টেপিড ধাতুর জাল দিয়ে আচ্ছাদিত লণ্ঠন ব্যবহার করত হালকা বাল্ব দিয়ে কয়লা খনন অনেক বেশি নিরাপদ হয়ে ওঠে। যুদ্ধ  আলোক বাল্বের বিকাশের ফলে সার্চলাইট তৈরি করা সম্ভব হয়েছিল যা শত্রুর বিমানকে খুঁজে পেতে পারে ফলে বিস্ময়করভাবে বোমা হামলার ঝুঁকি দূর হয়। এ ছাড়া যোগাযোগ, খেলাধুলাসহ অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে আলোর বাল্ব ব্যবহার করা হয়। এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল মানুষের বাড়িতে লাইট বাল্ব লাগানোর আগে ইলেকট্রিক পাওয়ার জেনারেটরের প্রয়োজন ছিল। অনিরাপদ মোমবাতি বা গ্যাসের আলো প্রতিস্থাপনই ছিল একটি পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক তৈরির প্রাথমিক চালক, যাতে সাধারণ মানুষের বাড়িতে বৈদ্যুতিক তার লাগানো যায়। ফিলামেন্ট যে অনেক ঘন্টার জন্য 'জ্বলতে' পারে তা মানুষ একটি লাইট বাল্ব কেনার কথা বিবেচনা করার আগে তথ্য পেতে করতে হয়েছিল। রাস্তা এবং অফিসের জন্য আলো সহ শহরের ব্যবসায়িক এলাকায় বিদ্যুতায়ন প্রাথমিক উন্নয়নের ধাপ। পর্যাপ্ত মানের এবং উত্পাদনের বৈদ্যুতিক তারগুলি আবিষ্কার করতে হয়েছিল। ফিলামেন্টের আয়ু দীর্ঘায়িত করার জন্য বাল্বের বেশিরভাগ বাতাসকে এটি থেকে সরিয়ে নেওয়া দরকার তাই দরকার একটি ভ্যাকুয়াম পাম্প। তারগুলিকে সঠিকভাবে নিরোধক করার একটি উপায়, তারগুলিকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত করা এবং শক্তিকে নিরাপদে বিতরণ করার জন্য সরঞ্জামগুলি তৈরি করতে হয়েছিল। দীর্ঘ দূরত্বে শক্তি সঞ্চালনের জন্য কৌশল এবং সরঞ্জামগুলি উদ্ভাবন করতে হয়েছিল – তাই নিকোলা টেসলার এসি (অল্টারনেটিং কারেন্ট) এবং উচ্চ ভোল্টেজ ট্রান্সমিশন লাইনের বিকাশ দরকার ছিল। ফিউজ এবং পরবর্তী সার্কিট ব্রেকারগুলিকে তৈরি করতে হয়েছিল যাতে দুর্ঘটনা হলে পুরো লাইনের ক্ষতি না হয়। লাইট, মোটর এবং যন্ত্রপাতি চালু বা বন্ধ করার এবং সময়ে সময়ে যন্ত্রপাতি সরানো বৈদ্যুতিক সুইচ এবং আউটলেটগুলির পরিচালিত করতে হয়েছিল বাল্ব উদ্ভাবনের আগে। বৈদ্যুতিক আলোর বাল্বটি বিদ্যুতের উপর ভিত্তি করে অন্যান্য অনেক উদ্ভাবনের জন্যও উদ্ভাবন ছিল, যার মধ্যে ভ্যাকুয়াম টিউব রয়েছে যা বর্তমানে ব্যবহৃত প্রায় সমস্ত ইলেকট্রনিক ডিভাইসে ব্যবহৃত ট্রানজিস্টরের দিকে পরিচালিত করেছিল। লোকেদের বাড়িতে এবং কাজের জায়গায় বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার পরে, ওয়াশিং মেশিন, বৈদ্যুতিক আয়রন, মোটর, রেডিওর মতো উদ্ভাবনগুলি তাদের চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের সুবিধাজনক উত্সের সুবিধা নিতে পারে। বৈদ্যুতিক আলোর বাল্ব ছাড়া, আমরা যে বিশ্বে বাস করি তা অন্যরকম হতো। ১৮৯০ এর দশকের শেষের দিকে পিটার কুপার হিউইট আধুনিক ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প আবিষ্কার করেছিলেন। কুপার হিউইট ল্যাম্প ফটোগ্রাফিক স্টুডিও এবং শিল্পের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। এডমন্ড জার্মার, ফ্রেডরিখ মেয়ার এবং হ্যান্স স্প্যানার তারপরে ১৯২৭ সালে একটি উচ্চ-চাপের বাষ্প বাতি পেটেন্ট করেন। জর্জ ইনম্যান পরে জেনারেল ইলেকট্রিকের সাথে মিলে একটি ব্যবহারিক ফ্লুরোসেন্ট বাতি তৈরি করেন, ১৯৩৮ সালে বিক্রি হয় এবং ১৯৪১ সালে পেটেন্ট করা হয়। প্রথম ফ্লুরোসেন্ট বাল্ব এবং ফিক্সার ছিল ১৯৩৯ নিউ ইয়র্ক ওয়ার্ল্ড ফেয়ারে সাধারণ জনগণের কাছে প্রদর্শিত হয়। ফ্লুরোসেন্ট লাইট বাল্ব গ্যাসের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পাঠিয়ে আলো তৈরি করে। এটি দৃশ্যমান আলো তৈরি করে, তবে কিছু অতিবেগুনী আলোও তৈরি করে, যা মানুষের চোখে অদৃশ্য। অতিবেগুনীকে দৃশ্যমান করার জন্য, একটি ফ্লুরোসেন্ট লাইট বাল্বের ভিতরে এমন একটি পদার্থের প্রলেপ দেওয়া হয় যা অতিবেগুনী শোষণ করে এবং এটি দৃশ্যমান আলোতে পরিবর্তন করে। এটি ফ্লুরোসেন্ট আলো থেকে আলোকে উজ্জ্বল করে। যদি সঠিকভাবে পরিচালনা করা হয়, ফ্লুরোসেন্ট লাইট বাল্বগুলি বিপজ্জনক নয়। যাইহোক, তারা পারদ ধারণ করে, তাই তাদের নিষ্পত্তি করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন। তারা উষ্ণও পেতে পারে, যদিও ভাস্বর আলোর বাল্বের মতো গরম নয়। বাল্বগুলি ফেটেও যেতে পারে। ফ্লুরোসেন্ট লাইট বাল্ব বৈদ্যুতিক শক্তিকে সরাসরি আলোতে পরিবর্তন করে। এটি তাদের ভাস্বর বাল্বের চেয়ে অনেক বেশি দক্ষ করে তোলে, কারণ ভাস্বর বাল্ব বেশিরভাগ শক্তি তাপ হিসাবে নষ্ট করে। ফ্লুরোসেন্ট লাইট বাল্ব তিনটি ভিন্ন ধরনের আছে। একটি হল একটি দীর্ঘ নল যার জন্য একটি বিশেষ আউটলেট প্রয়োজন। এটি স্কুল এবং দোকানে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। দ্বিতীয়টি একটি নল যা দুটি লুপে বাঁকানো হয়। এটি একটি নিয়মিত আলোর ফিক্সচারে ফিট করে এবং ইউরোপে জনপ্রিয়। তৃতীয় প্রকারটিও একটি নিয়মিত ফিক্সচারে ফিট করে। এটি একটি সর্পিল নল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এটি খুব সাধারণ। যদিও ফ্লুরোসেন্ট লাইট বাল্বগুলি জ্বলে যেতে অনেক দিন সময় লাগে। এটি সাধারণত বাল্বের ভিতরে যন্ত্রাংশের কিছু উপাদানের ব্যর্থতার কারণে ঘটে তবে, এটি ফসফর বা বাষ্পের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সঞ্চালনকারী বাষ্পের ব্যর্থতার কারণেও হতে পারে। এটি পৃথিবীকে কীভাবে প্রভাবিত করেছে এটি আলোর বাল্বগুলিকে অনেক বেশি শক্তি-সাশ্রয়ী করে বিশ্বকে পরিবর্তন করেছে, যার অর্থ এগুলি কম বিদ্যুৎ অপচয় করে। এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল মানুষের ঘরে বিদ্যুত পৌঁছে দেওয়ার জন্য বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদক, একটি বিদ্যুৎ বিতরণ নেটওয়ার্ক এবং বৈদ্যুতিক তারের গুণাবলী উদ্ভাবন করতে হয়েছিল। এছাড়াও, বিদ্যুৎকে নিরাপদ করার জন্য ফিউজ আবিষ্কার করতে হয়েছিল। অবশেষে বলা যায় ফ্লুরোসেন্ট লাইট বাল্ব আবিষ্কার করতে পারার আগে ফসফরও আবিষ্কার করতে হয়েছিল। অন্যান্য ধরণের আলোর বাল্বগুলির মধ্যে রয়েছে এলইডি, হ্যালোজেন ল্যাম্প এবং সোডিয়াম ল্যাম্প। এলইডি বা আলো-নিঃসরণকারী ডায়োড হল এক ধরনের বৈদ্যুতিক উপাদান যা তাদের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে উজ্জ্বল হয়। হ্যালোজেন ল্যাম্পগুলি ভাস্বর আলোর মতোই। তাদের উভয়েরই একটি টাংস্টেন ফিলামেন্ট রয়েছে। যাইহোক, হ্যালোজেন ল্যাম্পেও অল্প পরিমাণে হ্যালোজেন থাকে, যেমন ফ্লোরিন বা ক্লোরিন, যা রাসায়নিকভাবে ফিলামেন্টের সাথে মিলিত হয়ে এর আয়ু বাড়ায়। ফলস্বরূপ, এগুলি উচ্চ তাপমাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে, যার ফলে তারা একই আকার এবং জীবনকালের একটি ভাস্বর বাল্বের চেয়ে বেশি নীল আলো তৈরি করে। পারদ বাষ্পের বাতিগুলি ফ্লুরোসেন্ট আলোর বাল্বের মতোই, তবে তারা উজ্জ্বল হয় এবং পারদ বাষ্প যা আলো তৈরি করে তা বাতির মধ্যে একটি ছোট বাল্বের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। এটা কিভাবে কাজ করে এটা কোথা থেকে এসেছে আমরা কেন এটা ব্যবহার করি কে এটা আবিষ্কার করেছে নিজেকে জিজ্ঞাসা করার জন্য এই সব প্রশ্নগুলি চমৎকার। আমরা প্রযুক্তিগত দ্রুতগতিতে বিকাশমাধ একটি বিশ্বে বাস করি। নিজেদের বয়স এবং অভিজ্ঞতা বৃদ্ধির সাথে সাথে কোন জিনিস কিভাবে কি কাজ করে সেই মূল্যবান তথ্য বহন করে চলা উচিত। নিজেকে এই প্রশ্নগুলি জিজ্ঞাসা করে, আপনি ইতিমধ্যেই দেখিয়েছেন যে আপনার কৌতূহল রয়েছে। এই বইটিতে আপনি জ্ঞান পাবেন। এই সিরিজটির লক্ষ্য আপনার চারপাশের দৈনন্দিন জিনিসগুলি কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে আপনাকে সহায়তা করা। আমরা দেখব যে জিনিসগুলি কীভাবে কাজ করে, তারা কী করে, কে সেগুলি আবিষ্কার করেছিল এবং কীভাবে তারা সেই জিনিসগুলি ব্যবহার করে এই আধুনিক বিশ্বকে এত আশ্চর্যজনক করে তুলেছিলেন। মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মতো দৈনন্দিন বস্তু থেকে শুরু করে গাড়ির বিশাল ইঞ্জিন, মহাকাশযান এবং অন্যান্য সমস্ত জিনিস, যা আজ আমাদের চারপাশে রয়েছে সবকিছুর বিষয়ে জানবো। পড়তে থাকুন এবং বিদ্যুৎ, শক্তি এবং যান্ত্রিকতার সম্পূর্ণ নতুন জগতের জন্য আপনার মন খুলে দিন। জোসেফ ব্রাহাম এর আবিষ্কারক। এছাড়াও তিনি আধুনিক টয়লেট এবং ব্যাংকের বিলের নাম্বার বসানো প্রিন্টার বা ছাপার যন্ত্র আবিষ্কার করেন। হাইড্রোলিক্স অনেক উৎস থেকে শক্তি গ্রহণ করতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ একটি উৎস হল মোটর দ্বারা চালিত যেকোনো ধরনের যান্ত্রিক পাম্প। এই মোটর হাইড্রোলিক সিস্টেমে তরলকে চাপ দেয়। হাইড্রোলিক সিস্টেম হল এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে টিউবে থাকা একটি তরলকে খেলা হয় এবং সেই তরল বাহিত হয়ে অন্য কোন বস্তুকে চাপ প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, যখন আপনি একটি গাড়িতে থাকেন এবং ব্রেক প্যাডেল টিপেন, তখন প্যাডেলটি "ব্রেক ফ্লুইড" নামে একটি তরলকে একটি নলের মাধ্যমে ধাক্কা দেয় যেখানে এটি ব্রেক ডিস্কের বিরুদ্ধে চাপ পড়লে গাড়ি থেমে যায়। হাইড্রোলিক ব্যবহারের সবচেয়ে সাধারণ পদ্ধতি হল একটি সিলিন্ডার যাতে একটি অভ্যন্তরীণ রড থাকে। রডটি একটি পুশার প্লেটের সাথে সংযুক্ত। পুশার প্লেটের পিছনে তরল প্রবাহিত হওয়ার সাথে সাথে রডটি বাইরের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়। একটি গাড়ির ব্রেক তরল প্রয়োগ করার সময় ব্রেক প্যাডগুলিকে নিচে ঠেলে দেয়। একটি ব্যাকহোতে থাকা হাইড্রোলিক সিলিন্ডারগুলি পাত্রটিকে বাইরের দিকে ঠেলে দেয়। প্রক্রিয়াটি বিপরীত ক্রিয়ায় করার জন্য বিশেষ কিছু সিলিন্ডারে সক্রিয় রিটার্ন-এর (অ্যাকটিভ রিটার্ন) ব্যবস্থা রয়েছে। প্লেটের সামনের দিকে চাপ নির্গত হয় এবং রডটিকে ভিতরের দিকে সরানোর জন্য বিপরীত দিকে চাপ প্রয়োগ করা হয়। উচ্চমাত্রার ক্ষমতা প্রয়োগ করার ফলে হাইড্রোলিক অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে। এটি ভারী বস্তুগুলিকে নির্ভুলভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়। ==কিভাবে এটি আপনাকে প্রভাবিত করে আপনার গাড়ি ঠিক করার সময় গাড়িটি উত্তোলনের জন্য একটি হাইড্রোলিক জ্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে। ফর্কলিফ্ট ট্রাক এবং খননকারীগুলিও‌ (ডিগার) প্রায়শই হাইড্রোলিক দ্বারা পরিচালিত হয়। ==কিভাবে এটি বিশ্বকে প্রভাবিত করেছে আবিষ্কারের পর থেকে হাইড্রলিক্স বিভিন্ন যন্ত্র এবং সিস্টেমে ব্যবহার করা হচ্ছে। গাড়ি‌ শিল্প, ক্রেন এবং অটোমোবাইল প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এর বহুল ব্যবহার লক্ষ্যণীয়। একটি পাম্প-জেট বা ওয়াটার জেট হল জলের মাধ্যমে নৌকা এবং জলবাহিত অন্যান্য যান চালিত করার একটি পদ্ধতি। পুরাতন পদ্ধতির ঘূর্ণায়মান প্রোপেলার বা "স্ক্রু" ব্যবহার করে বেশিরভাগ নৌকা এবং জাহাজকে জলের মধ্যে ধাক্কা দেওয়া হয়। এটি ভাল কাজ করে তবে অগভীর জল বা যেখানে জলে আগাছা জন্মেছে সেই সমস্ত স্থানে একটি অকেজো। যখন একটি "নগ্ন" প্রোপেলার জল ছাড়া অন্য কিছু স্পর্শ করে তখন এটি "ফাউল বাধাপ্রাপ্ত) হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। তিমি, হাঙর এবং ডুবুরি মানুষের মতো বড় আকারের প্রাণীর প্রপেলারগুলির কাছাকাছি আসা বিপজ্জনক, কারণ তারা জলের তোড়ে তীক্ষ্ণ ঘূর্ণায়মান ব্লেড দ্বারা আহত হতে পারে। রাডারের এর প্রয়োজন কমিয়ে আনার জন্য জাহাজ চালানোর সময় প্রায়ই জলের জেট ঘোরানো হয়। একে "ভেক্টরেড থ্রাস্ট" বলা হয়। এই সমস্যাগুলি এড়ানোর জন্য স্যার উইলিয়াম হ্যামিল্টন নামে একজন নিউজিল্যান্ডের আবিষ্কারক প্রথমে চেষ্টা করেছিলেন পুরাতন স্ক্রু প্রোপেলারকে একটি সুরক্ষামূলক ফ্রেম বা খাঁচায় আবদ্ধ করার, কিন্তু কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার পর দেখা গেল যে হয় অগ্রভাগের সঙ্গে একটি নালীযুক্ত প্রোপেলার, নয়তো একটি সেন্ট্রিফিউগাল পাম্প এবং অগ্রভাগ ভালো কাজ করেছে। ১৯৫৪ সালে প্রথম কার্যকরী পাম্প-জেট চালিত নৌকা চালু হয়। একটি প্রচলিত (নগ্ন) সামুদ্রিক স্ক্রু প্রপেলার এবং টর্পেডোতে লাগানো পাম্প-ওয়াটার জেটের মধ্যে পার্থক্য বোঝাতে এখানে কিছু ছবি দেওয়া হলো৷ মোবাইল ফোন বা মুঠোফোন যেটিকে প্রায়ই সেলফোনও বলা হয়, তার উদ্ভাবনের কৃতিত্ব দেওয়া হয় মটোরোলা কোম্পানির ডঃ মার্টিন কুপারকে। ১৯৭৩ সালের ৩রা এপ্রিল তিনি প্রথম এই পদ্ধতিতে কল করে বা কথা বলে সফলতা অর্জন করেছিলেন। সমস্ত বহনযোগ্য মোবাইল ফোনে একটি বৈদ্যুতিক ব্যাটারি বা তড়িৎকোষ ব্যবহার করা হয়। ব্যাটারিগুলি সাধারণত পুনর্ভরণযোগ্য হয় অর্থাৎ ব্যাটারির আধান বা চার্জ কমে গেলে আবার চার্জ দিয়ে ব্যাটারি ভরে নেওয়া যায়। সেইজন্য দরকার মত বারবার চার্জ দিয়ে এই ফোন গুলি বহুদিন ব্যবহার করা যায়। ব্যাটারিকে চার্জ দেওয়ার জন্য, ফোনটি চার্জার নামক একটি যন্ত্রের সাথে সংযুক্ত করা হয় এবং চার্জারটি গাড়ির ব্যাটারি বা ঘরের দেওয়ালে লাগানো বৈদ্যুতিক প্লাগ সকেটের মধ্যে লাগানো হয়। এর ফলে ব্যাটারিতে বিদ্যুৎ শক্তি সঞ্চিত হয়, ব্যাটারি চার্জ হয়ে গেলে মোবাইল ফোন সেই চার্জ ব্যবহার করে কাজ করতে থাকে। মোবাইল ফোন হল একটি টেলিফোন এবং একটি রেডিওর সংমিশ্রণ। টেলিফোনের মতো, তুমি অন্য প্রান্তে কারো সাথে কথা বলতে এবং তার কথা শুনতে পারো, এবং একটি রেডিওর মতো, বিনা তারে তুমি এটিকে বায়ুর মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারো। যে সিগন্যাল বা তরঙ্গগুলি একটি মোবাইল ফোনের মধ্যে আসে এবং যেগুলি বাইরে যায় সেগুলি টিভি এবং রেডিওর মতোই সংকেত, শুধুমাত্র অন্যভাবে বিন্যাস করা হয়েছে। তরঙ্গ বা সিগন্যাল, মোবাইল ফোন এবং একটি বেস স্টেশন বা প্রধান ঘাঁটির মধ্যে একদিক থেকে অন্যদিকে যাওয়া আসা করে। বেস স্টেশন হল এমন একটি যন্ত্র যা সাধারণত যেখান থেকে ফোন ব্যবহার করা হচ্ছে সেখান থেকে এক বা দুই মাইল দূরে থাকে। সেখানে একটি অনেক উঁচু টাওয়ার বা মিনারের ওপর অ্যান্টেনা (যে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ গ্রহণ বা প্রেরণ করে) লাগানো থাকে। যেহেতু রেডিও সিগন্যাল কোন জিনিসের ওপর দিয়ে লাফিয়ে চলে যেতে পারে এবং দেয়াল ও জানালার মধ্যে দিয়েও চলে যায়, বেস স্টেশনের সাথে যোগাযোগ করার জন্য তোমাকে তার দৃষ্টিসীমার মধ্যে থাকতে হবে না। বেস স্টেশনে কোন তরঙ্গ এসে পৌঁছোলে, তাদের নিয়মিত টেলিফোন তরঙ্গে রূপান্তরিত করা হয় এবং গণ টেলিফোন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে তুমি যাকে ফোন করছো তার কাছে পাঠানো হয়। তুমি যদি অন্য পরিষেবা প্রদানকারী মোবাইল ফোনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাও, তাহলে তোমার পরিষেবা প্রদানকারী বেস স্টেশন থেকে বেরিয়ে সেটি অন্য বেস স্টেশনটিতে পাঠানো হয়। এটিকে সেলফোন বলার কারণ হল এটি একটি "সেল" এর ভেতরে কাজ করে। একটি সেল হল একটি ভৌগোলিক অঞ্চল যেখানে একটি বেস স্টেশন অবস্থিত। তুমি যদি সেই সেলে থাকো তবে তোমার সেলফোনটি সেই সেলের ভেতরে অবস্থিত (সেই ভৌগোলিক অঞ্চলে অবস্থিত) বেস স্টেশনের সাথে যোগাযোগ করবে। তুমি যদি একটি অন্য ভৌগোলিক অঞ্চলে চলে যাও, তোমার ফোনের সিগন্যাল নির্বিঘ্নে সেই ভৌগোলিক অঞ্চলের ভেতরে একটি অন্য বেস স্টেশনে স্থানান্তরিত হয়ে যাবে। সেলগুলিকে ছোট রেখে এবং প্রতি কয়েক মাইল অন্তর অনেক বেস স্টেশন রাখার ফলে, অনেক ফোন ব্যবহারকারী একই সময়ে বিভিন্ন স্থান থেকে কথা বলতে পারেন। সঠিকভাবে ব্যবহার করা হলে সেলফোন মোটেও বিপজ্জনক নয়। একটি সেলফোন খুব ছোট (মাইক্রোওয়েভ) কম্পাঙ্কের (ফ্রিকোয়েন্সি) তরঙ্গ ব্যবহার করে বাতাসের মাধ্যমে বেস স্টেশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে। এটি করার জন্য, নিজের অ্যান্টেনা থেকে তাকে প্রায় ১ ওয়াট শক্তি প্রেরণ করতে হয়। তুমি একটি একক টুনি বাল্বে ব্যবহার করা শক্তির পরিমাণের সাথে এর তুলনা করতে পারো। যেহেতু মোবাইল ফোনে কথা বললে মন অন্য দিকে চলে যায়, সুতরাং গাড়ি চালানোর সময় এটি ব্যবহার করা বিপজ্জনক হতে পারে। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে সেলফোন ব্যবহার করে গাড়ি চালানোর সময় চালকদের বেশি দুর্ঘটনা ঘটে, এমনকি কথা বলার সময় "হ্যান্ডস-ফ্রি" বা হাত খালি রেখে কথা বলার পদ্ধতি ব্যবহার করলেও দুর্ঘটনা ঘটে। ভারত সহ অনেক দেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু রাজ্য গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোনের ব্যবহার সীমাবদ্ধ করার জন্য আইন পাস করেছে। অনেক পেট্রোল পাম্পে পেট্রোল নেবার সময় মোবাইল ফোনের ব্যবহার নিষেধ করে চিহ্ন এবং নির্দেশিকা দেওয়া থাকে। অল্প হলেও সম্ভাবনা থাকে যে এই সময় সেলফোনে কথা বললে তরঙ্গ থেকে স্ফুলিঙ্গ সৃষ্টি হতে পারে এবং তার থেকে পেট্রোলের বাষ্পে আগুন ধরে যেতে পারে। যদিও সম্ভাবনা খুবই কম, তবুও দুঃখিত হওয়ার থেকে সাবধান হওয়া ভাল, এবং যেখানে বিস্ফোরক গ্যাস থাকতে পারে সেখানে মোবাইল ফোনের মত ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা উচিত নয়। মোবাইল ফোনের প্রতি আসক্তি একটি গুরুতর বিষয়। যখন তোমার অন্য কোন কাজ করার কথা তখন যদি তুমি ফোন ব্যবহার করতে থাকো বা ফোনে গেম খেলতে থাকো, সেটি আসক্তির পর্যায়ে চলে যাবে। এটি ঘটে কারণ তুমি যখন গেম খেলতে ফোনটি ব্যবহার করছো, তখন তোমার শরীরে ডোপামিন নামক হরমোন নিঃসরণ হচ্ছে। তোমার মস্তিষ্ক আরও বেশি করে ডোপামিন চাইতে থাকে, তাই মস্তিষ্ক তোমাকে আরও বেশি বেশি খেলতে বলে। এইভাবে মস্তিষ্ক কিন্তু নিজের মঙ্গলের বিরুদ্ধেই কাজ করে। মস্তিষ্ক "ডিসেনসিটাইজেশন মানসিক প্রতিক্রিয়াশীলতা হ্রাস করা) বলে একটি প্রক্রিয়া চালায়, এর ফলে আকাঙ্ক্ষিত ডোপামিন পাওয়া আরও কঠিন হয়ে যায়। সেইজন্য খেলার সময় আরও দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকে। আমরা এই নেশাকে "মোবাইল ফোনের আসক্তি" বলি। একটি মোবাইল ফোনের সাহায্যে তুমি প্রায় যেকোন স্থান থেকে টেলিফোন পরিষেবা ব্যবহার করতে পারবে। বেশিরভাগ টেলিফোনকে "ল্যান্ড লাইন" বা "নির্দিষ্ট লাইন" বলা হয়, এর অর্থ তারা বাস্তবিকভাবেই একটি তারের দ্বারা ভূমির সাথে আবদ্ধ থাকে। এই তার দিয়ে ফোন কোম্পানির সাথে সরাসরি যোগাযোগ থাকে, অর্থাৎ এখানে বিনা তারে যোগাযোগ হয় না। একটি বহনযোগ্য বা তার বিহীন ফোনে তুমি কথা বলতে পারো বটে কিন্তু তার গ্রাহক যন্ত্রটি সেই ল্যান্ড লাইনের সাথেই সংযুক্ত থাকে। তার বিহীন ফোনটি তোমার গ্রাহক যন্ত্রের ১০০ ২০০ ফুটের মধ্যে কাজ করতে পারবে, তার বেশি দূরে গেলে সেটি আর কাজ করবে না। একটি মোবাইল ফোন কিন্তু তোমাকে আরও বিস্তৃত পরিসরে কথা বলার সুযোগ দেয় এবং তুমি শহর, দেশ বা বিশ্বের যে কোনও জায়গা থেকে আরও অনেক বেশি যোগাযোগ করতে পারো। তোমার কাছে মোবাইল ফোন থাকলে, তুমি যেখানেই থাকো না কেন, যে কোন জায়গায় একটি টেলিফোন কল করতে বা কল গ্রহণ করতে পারবে, কিন্তু শুধুমাত্র তোমার ফোনে সিগন্যাল থাকা দরকার। সেলফোন বড় ও ছোট এবং মৌলিক বা সহজ অথবা অনেক ক্রিয়া সম্পন্ন বা জটিল নানারকমই পাওয়া যায়। কোন কোন ফোনে শুধুমাত্র সাধারণ কল করা যায়, অন্য অনেক ফোনের মধ্যে ছোট ক্যামেরা, গান শোনা বা ভিডিও দেখার জন্য এমপি৩ প্লেয়ার, ডিজিটাল বন্দোবস্ত করার উপায় ইত্যাদি থাকে। বর্তমানে অনেক ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন পরিষেবা যেমন খবর বা চলচ্চিত্রের তালিকা পাওয়া যায়, অথবা তাৎক্ষণিক বার্তা পরিষেবা ব্যবহার করে বন্ধু বা পরিচিত জনের সঙ্গে খবর আদান প্রদান করা যায়। মোবাইল ফোনের নতুন নতুন মডেল সবসময় চালু করা হচ্ছে। নতুন শৈলী, নতুন প্রযুক্তি, আরও বৈশিষ্ট্য, দামে কম, ভাল কাজ এইরকম প্রচুর পছন্দ করে নেবার মত মোবাইল ফোন বাজারে পাওয়া যায়। কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে ১৯৭৩ সালে মোবাইল ফোন চালু হওয়ার পর থেকে এটি বিশ্বকে আমূল বদলে দিয়েছে। প্রতি বছর আরও এবং আরও মানুষ এই মোবাইল ফোনের মালিক হচ্ছেন। বেশিরভাগ পরিবারে সাধারণত দুই বা তিনটি মোবাইল ফোন থাকেই। সহজেই যে কারো সাথে, যে কোন জায়গায় যোগাযোগ করার ক্ষমতা একটি শক্তিশালী বন্দোবস্ত। যখন টেলিগ্রাফ প্রথম আবিষ্কৃত হয়েছিল, মানুষ তার সুবিধা উপভোগ করেছিল এবং তারপর টেলিফোনের আবির্ভাবের সাথে সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা একটি নতুন স্তরে উঠে গিয়েছিল। মোবাইল ফোন সেই প্রযুক্তিরই পরবর্তী ধাপ। সহজে যোগাযোগ হওয়া থেকে শুরু করে আরও ভালোভাবে যোগাযোগের ব্যবস্থা করা গেছে এবং এইভাবে সময় এবং সংস্থানের কার্যকর ব্যবহার করা গেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হবার ফলে ভালোভাবে সহযোগিতা করা গেছে, ভালো পরামর্শ পাওয়া গেছে, সময়ের ভালো ব্যবহার করা গেছে, যার ফলে মনের প্রশান্তি বেড়েছে। কঠিন পরিস্থিতিতে মোবাইল ফোন গুরুত্বপূর্ণ উপায় প্রদান করে। কিন্তু ব্যবহারিক প্রয়োগ বাদ দিলে, এটি সামাজিকভাবে সুবিধা প্রদান করে এবং সেগুলি বেশ আনন্দের। অবস্থান নির্বিশেষে বন্ধু এবং পরিবারের সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যায়। তুমি গুরুত্বপূর্ণ কিছু বলার জন্য কথা বলতে পারো অথবা শুধুই গল্প করতে পারো। অনেক মোবাইল ফোনেই এখন ক্যামেরা আছে, তুমি যে কোন সময় যে কোন জায়গায় ছবি তুলতে পারবে। কিছু লোক কেবল ক্যামেরার জন্যই মোবাইল ফোন কেনে এবং কথা বলা বা কিছু লিখে পাঠানোর জন্য এটি ব্যবহার করে না! ফোনের মাধ্যমে অনেক কিছু দ্রুত সংগঠিত করতে পারার ফলে অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এবং বিতর্ক ঘটেছে। ব্রিটেনে, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির জন্য মালবাহী লরির চালকদের ধারাবাহিক ধর্মঘট সংগঠিত হয়েছিল সম্ভবত এক ব্যক্তি এবং একটি মোবাইল ফোনের দ্বারা। টেলিভিশনের বা পেশাদার আলোকচিত্রী দলকে না পাওয়া গেলে ক্যামেরা এবং ভিডিও সহ মোবাইল ফোন দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংঘটনের ছবি তোলার জন্য ক্রমবর্ধমানভাবে এখন এর ব্যবহার হচ্ছে। এটি তৈরি করার আগে কোন ধারণা(গুলি) এবং/অথবা উদ্ভাবনগুলির বিকাশ করতে হয়েছিল যেহেতু মোবাইল ফোনটি একটি টেলিফোন এবং একটি রেডিওর সংমিশ্রণ, এই দুটি যন্ত্র হল মোবাইল ফোন তৈরির মূল ভিত্তি। উপরন্তু, রেডিও এবং নিকটস্থ বেস স্টেশনের সাথে এর সংযোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষুদ্র কম্পিউটার (মাইক্রোপ্রসেসর) প্রয়োজন। ১৮৯৬ সালে গুলিয়েলমো মার্কোনি রেডিও আবিষ্কার করেন। ১৯৭১ সালে গ্যারি বুন মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কার করেছিলেন। অষ্টাদশ শতকের দশকের শেষের দিকে, অনেক বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলী তাদের বিদ্যুতের জ্ঞান ব্যবহার করে একটি মেশিন আবিষ্কার করার চেষ্টা করেছিলেন যা ধাতব কণা খুঁজে পেতে সক্ষম। এটি মূল্যবান পাথর খুঁজে পেতেও ব্যবহার করা যেতে পারে, তাই এটি প্রচুর অর্থ উপার্জন পথ খুলে দেয়। জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী হেনরিখ উইলহেম ডোভ মেটাল ডিটেক্টরের জন্য মৌলিক নীতি আবিষ্কার করেছিলেন, যা ব্যবহার করে একশ বছর পরে মেটাল ডিটেক্টরে তৈরি হয়। প্রথম দিকের যন্ত্রগুলি ঢালু ছিল এবং প্রচুর ব্যাটারি শক্তি ব্যবহার করত এবং খুব অল্প দূরত্বের জন্য কাজ করতে সক্ষম ছিল। মেটাল ডিটেক্টরের উন্নত সংস্করণ ১৯৩০-এর দশকে তৈরি হতে শুরু করে। ==এর ক্ষমতা আসে কোথা থেকে সাধারণত ব্যাটারি ব্যবহার করে ক্ষমতা পাওয়া যায়। ট্রান্সমিটার কয়েল এবং রিসিভার কয়েল এর মাধ্যমে এটি কাজ করে। এটি মূল্যবান পাথর এবং লুক্কায়িত কোন ধাতব বস্তু অনুসন্ধান করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি খনি খুঁজে পেতে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থায়ও ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যদি কেউ ধাতব বন্দুক বা বোমা বহন করে, মেটাল ডিটেক্টর বুঝতে পারবে (যদি বোমাটি চুম্বকত্বের প্রতি সংবেদনশীল হয় তবে এটি বোমাটিকে বিস্ফোরিত করতে পারে।) এটি কোথায় এবং কত দূরে আছে। মেটাল ডিটেক্টর নিম্নোক্ত তিনটি প্রযুক্তির যেকোনো একটি ব্যবহার করে তৈরি: অত্যধিক কম কম্পাঙ্ক বা ভেরি লো ফ্রিকোয়েন্সি (ভিএলএফ) স্পন্দন আবেশন‌ বা পাল্‌স ইনডিউসার (পিআই) অধি কম্পাঙ্ক দোলন বা বিট-ফ্রিকোয়েন্সি অসিলেশন (বিএফও) ==পৃথিবীর অগ্রগতিতে এর প্রভাব কি যে সকল দেশে ওযুর খুনি মাটির তলায় এখনো অনাবিষ্কৃত হয়ে রয়েছে, সেখানে ভূমি দখল নিয়ে এখনও যুদ্ধ চলছে, জীবনহানি হচ্ছে। এই অঞ্চলে, মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করে সমস্যার সমাধান করা যায় এবং এলাকাগুলিকে আবার নিরাপদ করার সর্বোত্তম উপায়। এগুলি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক আবিষ্কার করতেও ব্যবহৃত হয়েছে। রেডিও একটি ল্যাটিন শব্দ যার অর্থ "চারপাশে"। আমাদের চারপাশে তড়িৎ চুম্বকীয় কম্পন রয়েছে। যখন আমরা জিনিস দেখি, আমরা আলোক তরঙ্গকে মস্তিষ্ক-সংকেতে রূপান্তর করি। আলোক তরঙ্গগুলিও ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক কম্পন, আমাদের দৃশ্যমান বর্ণালীর মধ্যে বেগুনি রঙের আলো সবচেয়ে ছোট কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট এবং লাল আলো হল সবচেয়ে ধীর কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট। আমরা রামধনুকে একটি দৃশ্যমান বর্ণালীর সমন্বয় বলি। এর নিচে রয়েছে ইনফ্রা-রেড (অধোলোহিত) বর্ণালী এবং অবশেষে রেডিও (বেতার) বর্ণালী। রেডিওর কম্পাঙ্ক ও প্রসারের উপরের সারিগুলির অন্যান্য তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণগুলি হল মাইক্রোওয়েভ, অবলোহিত, দৃশ্যমান আলো, অতিবেগুনী, এক্স রশ্মি এবং গামা রশ্মি। এই তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গগুলি শনাক্ত করতে এবং সেগুলো বৈদ্যুতিক সংকেতে পরিণত করার জন্য একটি বেতার গ্রাহকের প্রথমে যা প্রয়োজন তা হলো একটি এন্টেনা। একটি অ্যান্টেনা সাধারণত ধাতুর একটি রড বা তারের কুণ্ডলী দ্বারা বেষ্টিত একটি ধাতব 'ফেরাইট' রড। এরপর যা প্রয়োজন সেটি হল একটি বেতার তরঙ্গ (আরএফ) পরিবর্ধক এবং নিম্ন বেতার তরঙ্গ পর্যায় ও মধ্যবর্তী পরিবর্ধক, যেন বাতিল বাহক বেতার তরঙ্গ থেকে দরকারহীন অডিও সিগন্যালগুলিকে সহজেই শনাক্ত করে বাতিল করা যায়। এরপর দরকার অডিও ফ্রিকোয়েন্সি (এএফ) এবং পরিশেষে বৈদ্যুতিক সংকেত একটি লাউডস্পিকার বা "ট্রান্সডুসার" দ্বারা শব্দে পরিণত হয়। রেডিও তৈরির দায়িত্বে ছিলেন অনেক বিজ্ঞানী। এদের মধ্যে কয়েকজনের নাম উল্লেখযোগ্য যেমন গুগলিয়েলমো মার্কোনি, নিকোলা টেসলা, আলেকজান্ডার পপভ, স্যার অলিভার লজ, রেজিনাল্ড ফেসেনডেন, হেনরিখ হার্টজ, আমোস ডলবিয়ার, মাহলন লুমিস, নাথান স্টাবলফিল্ড এবং জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল। বহনযোগ্য বেতার ব্যাটারি থেকে শক্তি পায়। বহনযোগ্য নয় এমন বড় বেতারগুলি দেয়ালের সকেটের সাথে সংযুক্ত। বেতার তরঙ্গ হল বিকিরণের আরেকটি রূপ যা তৈরি করা হয় যখন একটি আধানযুক্ত ইলেক্ট্রন তড়িৎ চুম্বকীয় বর্ণালীর রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি বা তরঙ্গ কম্পাঙ্কের (আরএফ) অংশে থাকা কম্পাঙ্কের সাথে কম্পিত হয়। রেডিওতে, এই ত্বরণ একটি অ্যান্টেনায় একটি বিকল্প স্রোতের কারণে ঘটে। প্রতিটি কম্পাঙ্কের জন্য একটি তরঙ্গদৈর্ঘ্য আছে। উচ্চ কম্পাঙ্কগুলির স্বল্প-তরঙ্গদৈর্ঘ্য থাকে, এই কারণে "হ্যাম রেডিও" এর জন্য "শর্ট-ওয়েভ অ্যামেচার ব্যান্ড" বা স্থানীয় রেডিওর জন্য ভিএইচএফ (খুব উচ্চ কম্পাঙ্ক) এর মতো অভিব্যক্তি শুনতে পাওয়া যায়। দীর্ঘ তরঙ্গগুলির দীর্ঘ দূরত্ব ভ্রমণের প্রবণতা রয়েছে। তাই ব্রিটেনে একটি বিনোদন চ্যানেল ছিল "লং-ওয়েভ লাইট প্রোগ্রাম"-এর অন্তর্ভুক্ত, যা ১৫০০ মিটার দীর্ঘ বা প্রতি সেকেন্ডে ২০০ হাজার চক্র (200kHz) সম্পন্ন করে এমন তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ সম্প্রচার করত, যা ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের যে কোনও জায়গা থেকে পাওয়া সহজ ছিল। পরিষেবাটি এখন স্থানীয় ভিএইচএফ ট্রান্সমিটার দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে) দৃশ্যমান বা বেতার কম্পাঙ্কের একটি পৃথক ফোটনের শক্তি একটি পরমাণুর বাইরের কক্ষ থেকে থেকে একটি ইলেকট্রন অপসারণ করার জন্য খুব কম, তাই রেডিও তরঙ্গগুলি অ-আধান্বিত বিকিরণ হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়। এক্স রশ্মি, পারমাণবিক বিটা রশ্মি, ডেল্টা এবং গামা রশ্মি আমাদের দেহে জীবিত কোষের ক্ষতি করতে পারে। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বেতার তরঙ্গ ক্ষতিকর (আমাদের পুড়িয়ে দিতে পারে)। কিন্তু সৌভাগ্যবশত একটি রেডিও ট্রান্সমিটারের শক্তি দূরত্বের সাথে দুর্বল হয়ে পড়ে। অতএব উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রেডিও দূরত্বে বিপজ্জনক নয়। একটি রেডিও বাতাসের মাধ্যমে শব্দতরঙ্গ প্রেরণ করে এবং সেই তরঙ্গ একটি গ্রাহক যন্ত্র গ্রহণ করে। বেতার দুই ধরনের হতে পারে। একটি ধরন সেই সমস্ত বেতার যা গ্রাহকের শোনার জন্য তৈরি। অপর ধরনটি তৈরি শোনা এবং বাক্যালাপ করার জন্য। ==পৃথিবীর উপর এর প্রভাব কি বেতার সারা বিশ্বে মানুষের যোগাযোগের উপায় সহজ করেছে। বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে বিশ্বের অন্য প্রান্তে যোগাযোগ করতে সাধারণত যা কয়েক মাস সময় নেয় তা কয়েক মিনিটের মধ্যে করা যেতে পারে। বেতারের মাধ্যমে আগাম আবহাওয়ার খবর দিতে দুর্যোগের সময় মৎস্যজীবীদের সাবধান করা হয়। ==এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল একটি বেতার তৈরি করতে পারার আগে, শক্তির রূপ পরিবর্তন নীতি এবং অ্যান্টেনা তৈরি করতে হয়েছিল। একটি বাণিজ্যিক ট্রান্সমিটার হাজার হাজার ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে, কিন্তু কাছাকাছি থাকা একটি গ্রাহক যন্ত্র শুধুমাত্র সেই ওয়াটের কয়েক মিলিয়ন ভাগের এক ভাগ শনাক্ত করতে সক্ষম হবে। আলো এবং রেডিও তরঙ্গের গতির সমান, যথা ২৯,৯৭,৯২,৪৫৮ মিটার প্রতি সেকেন্ড (প্রায় ১,৮৬,২৮২ মাইল প্রতি সেকেন্ড)। প্রতি সেকেন্ডে ৩০০ মিলিয়ন মিটারের একটু কম। এডোবি ইলাস্ট্রেটর নিজে নিজে শিখি]] জীব ও জড় পদার্থের মধ্যে পার্থক্য]] পদার্থবিজ্ঞান উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠ্য প্রাথমিক পদার্থবিজ্ঞান স্নাতক পর্যায়ের পাঠ্য পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় ভাষাসমূহ বাংলাদেশে স্থাপত্য চর্চার ইতিহাস div> রেফ্রিজারেটর কোন একজন ব্যক্তির দ্বারা উদ্ভাবিত বলা যাবে না। ১৮৪৭ এবং ১৯২০ এর মধ্যে যখন হোম রেফ্রিজারেটরগুলি ঘরে ঘরে প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে তখন অনেক লোক বিভিন্ন ধরণের রেফ্রিজারেটর (শীতক) তৈরি করেছিল। একটি রেফ্রিজারেটরের প্রধান উপাদান মূলত যেই যন্ত্রাংশের শক্তি প্রয়োজন তা হল কম্প্রেসার (নীচে দেখুন)। এটি মূলত একটি পাম্প যা একটি মোটর দ্বারা চালিত হয়। মোটরটি হয় বিদ্যুৎ দ্বারা চালিত হতে পারে (যেমন একটি বাড়ির রেফ্রিজারেটরে অথবা একটি মোটর যা অন্য কোনো কারণে উপস্থিত থাকে (উদাহরণস্বরূপ, একটি মোটর গাড়ির ইঞ্জিন শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় কম্প্রেসারের জন্য শক্তি সরবরাহ করে।) ডানদিকের চিত্রে মৌলিক হিমায়ন চক্র বা রেফ্রিজারেশন সাইকেল ‌‌দেখানো হলো। আপনি দেখতে পারেন যে একটি মৌলিক রেফ্রিজারেশন সিস্টেম চারটি প্রধান উপাদান নিয়ে গঠিত। পাইপ-লাইনে রেফ্রিজারেন্টের অবস্থা পরিবর্তন করতে এই সমস্ত উপাদান একসাথে কাজ করে। আসুন এই বিভিন্ন উপাদানগুলি কী করে সে সম্পর্কে কথা বলি। এটি এমন উপাদান যা আপনি যা ঠান্ডা করার চেষ্টা করছেন তা থেকে তাপ সরিয়ে দেয়। একটি এয়ার কন্ডিশনার সিস্টেমের ক্ষেত্রে, এটি সাধারণত একটি ঘরের বাতাস হবে। যখন নিম্ন তাপমাত্রার রেফ্রিজারেন্ট বাষ্পীভবনের মধ্য দিয়ে যায়, তখন এটি ঘরের বাতাস থেকে তাপ শোষণ করে এবং নিম্নচাপের বাষ্প বা গ্যাসে পরিণত হয়। এই প্রক্রিয়াটি ঘরের বাতাসের তাপমাত্রা কমিয়ে আনে এবং ঘরটি ঠান্ডা হয়ে যায়। এই শীতল বাতাসটি ফ্যান ব্যবহার করে ঘরে পিছনে পিছনে সঞ্চালিত হয়, এইভাবে বাসিন্দাদের আরাম দেয়। বাষ্পীভবনটি এমন একটি পদ্ধতিতে কাজ করে যেমন আপনার হাতে অল্প পরিমাণে ঘষা অ্যালকোহল লাগানো এবং এটিকে বাষ্প হতে দেওয়া। আপনার হাতের তাপ তরলটিকে গ্যাসে পরিণত করে, প্রক্রিয়ায় শক্তি শোষণ করে এবং আপনার হাতকে শীতল অনুভব করে। এয়ার কন্ডিশনার এবং অন্যান্য রেফ্রিজারেশন সরঞ্জাম একই কাজ করে, অনেক বড় স্কেল ছাড়া। তবে হাতের উপর অ্যালকোহল ঘষার বিপরীতে, রেফ্রিজারেশন চক্র এই বাষ্পীভূত গ্যাসকে পরবর্তী উপাদান কম্প্রেসার"-এ তরলে ফিরিয়ে আনতে শুরু করবে। একটি কম্প্রেসার এমন একটি যন্ত্র যেকোনো কিছু গ্রহণ করে সেটিকে একটি ছোট জায়গায় জোর করে চাপ দিতে পারে। সাইকেল পাম্পের কথা চিন্তা করুন যেটি আপনি আপনার বাইকের চাকার রিফিল করতে ব্যবহার করতে পারেন,এটি আপনার পেশী শক্তি ব্যবহার করে বাতাসকে ছোট আয়তনে সংকুচিত করে। এখন, আপনি যদি কিছুক্ষণের জন্য টায়ারগুলিকে পাম্প করেন এবং আপনার হাতটি সেই অংশের কাছে রাখেন যেখানে এয়ার হোজটি সিলিন্ডারের সাথে সংযোগ করে, এটি বেশ গরম অনুভব করতে পারে। এটি একটি ছোট স্থানে একটি গ্যাসকে সংকুচিত করার ফলাফল: তাপ নির্গত হয়। একটি কম্প্রেসারে, একটি শক্তিশালী মোটর একটি পিস্টন বা একটি উচ্চ গতির পাখা চালায় (যাকে ইম্পেলার বলা হয়) যা বাষ্পযুক্ত গ্যাসকে অনেক বেশি চাপে সংকুচিত করে। কিন্তু শীতাতপনিয়ন্ত্রণ বা রেফ্রিজারেশনের প্রয়োজন কেন? ঘরের বাতাস থেকে তাপ শোষণ করার পরে (এবং এইভাবে এটিকে ঠান্ডা করে রেফ্রিজারেন্ট তার আয়তন বজায় রাখার জন্য তার চাপ হারায়। এই নিম্নচাপের রেফ্রিজারেন্ট সিস্টেমে সঞ্চালনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে এবং কনডেন্সারকে খুব অকার্যকরভাবে কাজ করতে পারে। অতএব, এই পর্যায়ে, সংকোচকারী এটিকে সংকুচিত করে তার চাপ বাড়ায় এবং এইভাবে তার তাপমাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়। তাহলে কিভাবে আমরা এই উত্তাপ থেকে মুক্তি পাব আমরা যেখানে ঠান্ডা করার চেষ্টা করছি সেই ঘরে এটিকে ফিরিয়ে দেওয়া ঠিক নয়! এইভাবে, আমরা এই গরম গ্যাসটিকে আমাদের পরবর্তী উপাদান "কনডেনসার"-এ ছেড়ে দিই। এটি সেই পর্যায় যেখানে কম্প্রেসার থেকে উত্তপ্ত, উচ্চ চাপের গ্যাস প্রবাহিত হয় "কনডেনসার" নামক স্তূপীকৃত পাইপের একটি সিরিজে। এটি সাধারণত অন্য কোথাও স্থাপন করা হয়, ঠাণ্ডা করার স্থান থেকে দূরে (বাইরের মতো)। ভাল বায়ুচলাচল, হয় পরিচলনের মাধ্যমে, জোরপূর্বক বায়ু (পাখা) বা এমনকি জল এইভাবে পাইপের এই সেটটিকে ঠান্ডা রাখতে ব্যবহার করা হয় যাতে আমরা এখন পর্যন্ত তৈরি সমস্ত তাপ থেকে মুক্তি পেতে পারি। মূলত, কনডেনসারের উদ্দেশ্য হল গরম বাষ্পযুক্ত রেফ্রিজারেন্টকে আবার শীতল তরলে রূপান্তর করা যাতে হিমায়ন চক্র আবার শুরু হয়। একটি কনডেনসারের মতো আপনি দেখতে পারেন এমন কিছু যা একটি ফুটন্ত পাত্রের উপরে রাখা একটি ঠান্ডা ধাতব চামচ কীভাবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জলের ছোট ফোঁটা তৈরি করবে তা দেখা। এর কারণ হল, চামচের শীতল পৃষ্ঠ কাছাকাছি বাষ্পের তাপমাত্রা কমিয়ে দেবে এবং জলের অণুগুলি একে অপরের কাছাকাছি আসতে সাহায্য করবে, এইভাবে বাষ্পকে আবার তরলে পরিণত করবে। এই প্রক্রিয়ার সময় তাপ শক্তি নির্গত হয়, যার ফলে চামচ গরম হয়। বাষ্পীভবনে শীতলকরণ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগে একটি শেষ ধাপ বাকি আছে: তাপ সম্প্রসারণ ভালভ বা থার্মাল এক্সপানশন ভালভ। এখন পর্যন্ত, রেফ্রিজারেটরৈ একটি নিম্নচাপের তরল, একটি নিম্নচাপের বাষ্প, একটি উচ্চ চাপের বাষ্প এবং অবশেষে একটি উচ্চ চাপের তরলের উপস্থিতি পেয়েছি। এখন আমাদের সিস্টেমের বাইরে কম্প্রেসার তৈরি করা সমস্ত চাপ নেওয়ার একটি উপায় দরকার। এখানেই সম্প্রসারণ ভালভের ধারণা আসে। এটি রেফ্রিজারেন্টকে প্রসারিত করতে এবং তার চাপ হারাতে দেয় যা তাপমাত্রারও মারাত্মক হ্রাস ঘটায়। এখন রেফ্রিজারেন্টটি আবার একটি নিম্ন চাপ এবং নিম্ন তাপমাত্রার তরল, বাষ্পীভবনের মাধ্যমে ফিরে যেতে এবং আরও কিছু বাতাস ঠান্ডা করার জন্য প্রস্তুত! তাপ সম্প্রসারণ ভালভ হিমায়ন প্রক্রিয়ার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটিকে এক ধরণের সাবধানে ফুঁটো করা করা পিনহোল হিসাবে মনে করুন যা একটি নিম্নচাপের অবস্থান থেকে একটি উচ্চ চাপের অবস্থানকে পৃথক করে। এখন ঠাণ্ডা) উচ্চ চাপের তরল, কনডেন্সার থেকে বেরিয়ে আসা, এমন একটি ছোট জায়গা দিয়ে জোর করে বাষ্পীভবনে প্রবেশ করার চেষ্টা করছে, যেখানে এটি আবার ফুটতে পারে এবং তাপ শোষণ করতে পারে। যাইহোক, যদি ছিদ্রটি উপস্থিত না থাকে, এবং পরিবর্তে একটি সাধারণ পাইপ সেখানে স্থাপন করা হয়, তাহলে চাপের কোনো পার্থক্য থাকবে না এবং কোনো শীতলকরণ ঘটবে না এইভাবে, এয়ার কন্ডিশনার, রেফ্রিজারেটর এবং এই জাতীয় অন্যান্য সরঞ্জামগুলির নির্মাতাদের সাবধানে সঠিক সম্প্রসারণ ভালভের আকার চয়ন করতে হবে যাতে সঠিক চাপ প্রতিষ্ঠিত হয়। একটি পার্থক্য খুব বড় (যেমন, একটি খুব ছোট গর্ত এবং কম্প্রেসার অতিরিক্ত গরম হতে পারে, বাষ্পীভবন বরফ হয়ে যেতে পারে এবং অন্যান্য বাজে সমস্যা হতে পারে। একটি পার্থক্য খুব ছোট (একটি বড় গর্ত এবং যথেষ্ট ঠান্ডা হবে না! থার্মাল এক্সপেনশন ভালভের আকারের উভয় সংকট বৃহৎ রেফ্রিজারেশন সিস্টেমে সমাধান করা যেতে পারে একটি বিশেষ "থার্মাল বাল্ব" স্থাপন করে যেখানে বাষ্পীভবন সংকোচকারীর সাথে সংযোগ করে। একটি দীর্ঘ, পাতলা টিউব বাল্বটিকে ভালভের শরীরে লাগানো একটি বড় ডায়াফ্রামের সাথে সংযুক্ত করে, যা গর্তের আকার নিয়ন্ত্রণ করে। থার্মাল বাল্বে বিভিন্ন তরল পদার্থের মিশ্রণ থাকে যা এটিকে অনেকটা প্রথাগত অ্যালকোহল থার্মোমিটারের মতো কাজ করে যা আপনি অসুস্থ হওয়ার সময় ব্যবহার করতে পারেন। মূলত, এর উদ্দেশ্য হল ভালভকে বলা যখন বাষ্পীভবনের তাপমাত্রা খুব কম হয় (এর মানে গর্তটি খুব ছোট বা যখন বাষ্পীভবনের তাপমাত্রা খুব বেশি হয় (গর্তটি এখন অনেক বড় এবং গর্তের আকার পরিবর্তন করা। যাতে বিপরীত প্রভাব ঘটে। যেহেতু রেফ্রিজারেশন সিস্টেমের প্রায় সমস্ত টুকরোগুলির তাপমাত্রা সর্বদা বাড়তে থাকে এবং পড়ে থাকে, তাই তাপ সম্প্রসারণ ভালভের কাজটি সঠিক তাপমাত্রায় শীতল করার জন্য পুরো জিনিসটিকে "দেখভাল করে সব সময়। এখন আপনি হিমায়ন চক্রের মূল নীতিগুলি জানেন। এই নীতিগুলি কার্যত যে কোনও রেফ্রিজারেশন সিস্টেমে প্রয়োগ করা যেতে পারে: আপনার বাবা মায়ের গাড়ি, আপনার বাড়ির এবং স্কুলের এয়ার কন্ডিশনার, আপনার রেফ্রিজারেটর/ফ্রিজার এবং এমনকি সোডা এবং আইসক্রিম মেশিনের মতো অদ্ভুত বিষয়েও রেফ্রিজারেশন ছাড়া, আমরা খুব অস্বস্তিকর অনুভূত হব এবং বিভিন্ন জিনিস খুব গরম হয়ে যাওয়া থেকে আটকাতে পারব না। পুরানো রেফ্রিজারেটর এবং এয়ার কন্ডিশনারগুলির হিমকর যন্ত্র পরিবেশের জন্য খারাপ ছিল। বর্তমানে ব্যবহৃত সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত রেফ্রিজারেন্টটি অ-বিষাক্ত, কিন্তু এর ঘনত্বের কারণে এটি অক্সিজেনকে স্থানচ্যুত করে এবং বায়ুরোধী ঘরে ছেড়ে দিলে আপনার দম বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এটি একটি নির্দিষ্ট স্থানের তাপমাত্রা কমিয়ে দিতে সক্ষম। রেফ্রিজারেশন সিস্টেমগুলি কলেজ এবং অফিসের ব্যবহারের জন্য ব্যবহৃত ছোট "ডরম ফ্রিজ" থেকে শিল্প ভবনের আশেপাশে বিশালাকার কুলিং টাওয়ার পর্যন্ত আকারে পরিবর্তিত হতে পারে। তারপরও, তাদের প্রক্রিয়াগুলি বেশ একই রকম; শুধুমাত্র অংশগুলি বেশিরভাগ সময় আকারে পৃথক হয়। উদাহরণস্বরূপ, ছোট পিস্টন-ভিত্তিক ফ্রিজার কম্প্রেসারগুলি একটি গড় রেফ্রিজারেটরে একটি ছোট সকার বলের আকারের হতে পারে, সাধারণ ১২০ ভোল্ট হাউস কারেন্ট ব্যবহার করতে পারে এবং একটি মোটরে চালাতে পারে যা একটি হর্সপাওয়ারের ১/১০ বাড়তে পারে। বড় বিল্ডিংগুলিকে শীতল করার জন্য ব্যবহৃত সবচেয়ে বড় সেন্ট্রিফিউগাল কম্প্রেসারগুলি একটি বাসের মতো বড় হতে পারে, ৩-দশার ৪৮০ ভোল্ট কারেন্ট চালাতে পারে এবং একাধিক মোটর ব্যবহার করতে পারে যা প্রতিটি এক হাজার অশ্বশক্তির বেশি! কনডেন্সারগুলিও আরেকটি অংশ যা আকারে ব্যাপকভাবে আলাদা হতে পারে। ডর্ম রেফ্রিজারেটর কনডেন্সারগুলি প্রস্থ এবং উচ্চতায় প্রায় ১২-১৬ ইঞ্চি এবং এতে সম্ভবত কয়েক ফুট তামার টিউব থাকে৷ এর কারণ হল এত ছোট জায়গা থেকে যে তাপ অপসারণ করতে হয় তা বেশ ন্যূনতম৷ অন্যদিকে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কনডেনসার সিস্টেমগুলি প্রায়শই রেফ্রিজারেন্ট-ভর্তি টিউবগুলির অনেক স্তুপ থাকে যা খুব বড় ড্রামে আবদ্ধ থাকে যার মধ্যে প্রচুর জল (বা জলের মিশ্রণ এবং এক ধরণের অ্যান্টিফ্রিজ) প্রবাহিত হয়৷ এই "কুলিং ওয়াটার" একটি পৃথক কুলিং টাওয়ারে পাম্প করা হয়। বাইরে (যার মধ্যে সবচেয়ে বড়টি দেখতে পারমাণবিক চুল্লির কুলিং টাওয়ারের মতো হতে পারে যেখানে এটি খাদের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় যখন বড় পাখার বাতাস বায়ুমণ্ডলে তাপ ছড়িয়ে দেয়। তারপরে জলকে পাম্পের মাধ্যমে ঘনীভূত ড্রামে ফেরত পাঠানো হয়। আরেকটি প্রযুক্তি আছে যার মাধ্যমে রেফ্রিজারেশন (কুলিং) করা হয়। একে বলে বাষ্প শোষণ প্রক্রিয়া। এই প্রযুক্তিতে দ্বৈত তরলগুলি হিম হিসাবে ব্যবহৃত হয়। যার একটি গ্যাস আকারে এবং অন্যটি তরল আকারে। তরল যে নিযুক্ত করা হয় তার প্রধান বৈশিষ্ট্য হল গ্যাস শোষণ করার তরল ক্ষমতা। যে ঘরে ঠাণ্ডা করতে হয় সেখানে গ্যাস (বাষ্প) তরল শোষিত হয়ে নিম্নচাপ ও তাপমাত্রা তৈরি করে। একবার তরলটি বাষ্পে পরিপূর্ণ হয়ে গেলে, এটি কয়েলে স্থানান্তরিত হয় যা ঘরের বাইরে রাখা হয়। এখানে তাপমাত্রা বেশি এবং উচ্চ তাপমাত্রায় তরল বাষ্প নির্গত করে। ==পৃথিবীর উপর এটি কী প্রভাব ফেলেছে রেফ্রিজারেটর আমাদের খাবার বেশিক্ষণ তাজা রাখতে সাহায্য করে ফ্রিজ না থাকলে গ্রীষ্মে কীভাবে আইসক্রিমগুলি গলে যাওয়া থেকে রক্ষা করা যাবে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ গ্রীষ্মে আমাদের ঘরবাড়ি এবং বিল্ডিংগুলিকে ঠান্ডা রাখে, তাপে স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করে। ==এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বোঝা সহজ। হিমায়ন চক্র একটি খুব ভালো উদাহরণ বিশ্বের পরিবর্তনকারী বিষয়গুলো কতটা জরুরি হতে পারে। রেফ্রিজারেশন আমাদের জীবনকে আরও আরামদায়কভাবে বাঁচতে দেয়। কয়েকটি মৌলিক ধারণার সাহায্যে আপনি এয়ার কন্ডিশনার এবং রেফ্রিজারেশন সম্পর্কে সমস্ত কিছু জেনে যেতে পারেন। এটি মনে রাখা দরকার যে এয়ার কন্ডিশনার সিস্টেমগুলি তাদের মধ্য দিয়ে যাওয়া বাতাসকে ঠান্ডা করে না, তারা তা থেকে তাপ সরিয়ে দেয়। যে কোন সময় দুটি বস্তু একে অপরের কাছাকাছি স্থাপন করা হলে তাদের নিজ নিজ তাপমাত্রা সমান করার প্রবণতা থাকে। তাপমাত্রার পার্থক্য যত বেশি হবে, এই তাপ স্থানান্তর তত দ্রুত হবে। তাপ স্থানান্তর সবসময় একটি গরম বস্তু থেকে একটি ঠান্ডা বস্তুতে ঘটে। তাপ স্থানান্তর তিনটি উপায়ের মধ্যে একটির মাধ্যমে ঘটে: বিকিরণ, পরিচলন এবং পরিবহন। যখন তাপ একটি পৃষ্ঠের মধ্য দিয়ে চলে যায় এবং সেই পৃষ্ঠটি তাপের উৎসের সাথে সংযেগ থাকে না তাকে বিকিরণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, অগ্নিকুণ্ডে আগুন লাগলে, আগুন তাপ বিকিরণ করবে এবং আপনি কাছাকাছি থাকলে আপনি এটি অনুভব করতে পারবেন, যদিও আপনি আগুন স্পর্শ করছেন না। পরিচলন হল তাপের প্রাকৃতিক সঞ্চালন। আপনি হয়তো ইতিমধ্যেই জানেন যে উষ্ণ বাতাস বেড়ে যায় এবং ঠান্ডা বাতাস ডুবে যায়। এই প্রক্রিয়াটি পরিচলন হিসাবে পরিচিত। অনেক বস্তু যা আমরা প্রতিদিন ব্যবহার করি এই নীতিটি ব্যবহার করে, যেমন, একটি উনুন। উনুনের ভিতরে বাতাসের সঞ্চালন তৈরি করে। পরিবহন সম্ভবত তাপ স্থানান্তরের একটি রূপ যার সাথে আপনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত। দুটি ভিন্ন উষ্ণতার পদার্থ একে অপরের সংস্পর্শে এলে তাপের পরিবহন ঘটে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি গরম প্লেটে আপনার হাত রাখুন। প্লেটের সাথে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে আপনি তাপকে আপনার তুলনামূলক ঠান্ডা হাতে স্থানান্তরিত করলেন। আপনি এখন তাপ স্থানান্তরের মৌলিক নীতিগুলি জানেন, এটাই একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কীভাবে কাজ করে তা শেখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা। আলোচনা চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার আগে আমরা পদার্থের অবস্থা পর্যালোচনা করব এবং কীভাবে তারা একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত তা দেখব। পদার্থ চারটি অবস্থায় বিদ্যমান থাতে পারে: কঠিন, তরল, গ্যাস এবং প্লাজমা। তাপ স্থানান্তর ঘটলে পদার্থ অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে। একটি তরল গরম করে আপনি এটিকে গ্যাসে পরিণত করতে পারেন। উদাহরণ স্বরূপ জল তিনটি অবস্থায় বিদ্যমান থাকে, কঠিন (বরফ তরল এবং গ্যাস (বাষ্পীভূত জল)। আপনি যখন বরফের একটি ব্লক গরম করবেন তখন এটি গলে যাবে এবং তরলে পরিণত হবে। আপনি যখন তরল গরম করেন তখন এটি একটি বাষ্পে পরিণত হয়। যখন পদার্থ সংকুচিত হয়, তখন এর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। বিপরীত ক্রমে, যখন পদার্থ থেকে চাপ নির্গত হয়, তখন পদার্থের তাপমাত্রা হ্রাস পায়। এটি একটি অ্যারোসল স্প্রে ক্যান দিয়ে বোঝানো যেতে পারে। ক্যান থেকে স্প্রে করে ভেতরের অ্যারোসল বের করার পরে পাত্রের তাপমাত্রা হ্রাস পায় কারণ কিছু পরিমাণ অ্যারোসল বেরিয়ে যাওয়ায় ভেতরের চাপ হ্রাস পেয়েছে। সময় কী তা নিয়ে দুটি প্রধান দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। প্রথমটি হল, সময় হচ্ছে মহাবিশ্বের মৌলিক কাঠামোর একটি অংশ। এটি একটি মাত্রা যেখানে ঘটনাগুলি ক্রমানুসারে ঘটে এবং এটি দৈর্ঘ্য, উচ্চতা এবং প্রস্থের মতোই পরিমাপ করা যায়। ১৭ শতকের খুব বিখ্যাত একজন বিজ্ঞানী, স্যার আইজ্যাক নিউটন এটি বিশ্বাস করতেন। এই কারণে, সময়ের এই দৃষ্টিভঙ্গিকে কখনও কখনও নিউটনীয় সময় হিসাবে উল্লেখ করা হয়। আরেকটি দৃষ্টিভঙ্গি হল যে সময় হচ্ছে মানুষ সমাজের ক্রম এবং ঘটনাগুলি তুলনা করার একটি উপায়। এই তত্ত্ব অনুযায়ী, সময় একটি ঘটনা বা জিনিস নয়, এবং এইভাবে নিজেই পরিমাপযোগ্য নয়। এই প্রবন্ধের বাকি অংশে আমরা প্রথম দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে সময় নিয়ে আলোচনা করব, ধরে নিচ্ছি যে সময় একটি জিনিস যা বিদ্যমান এবং একে পরিমাপ করা যায়। সময়কে আবিষ্কার করা হয়নি। সময়ের আগে, কিছুই ছিল না। সময় এমন একটি জিনিস যা আমাদের চারপাশে রয়েছে, এবং আমরা যা করি তার সবকিছুকেই সে প্রভাবিত করে, তবুও একে বোঝা কঠিন। হাজার হাজার বছর ধরে ধর্মীয়, দার্শনিক এবং বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতেরা সময়ের অধ্যয়ন করেছেন। আমরা সময়কে ভবিষ্যত থেকে বর্তমানের মধ্য দিয়ে অতীতে ফিরে যাওয়া ঘটনাবলীর একটি ক্রম হিসাবে অনুভব করি। কিভাবে আমরা কোন ঘটনার সময়কাল (দৈর্ঘ্য) তুলনা করি, সেটিও হল সময়। তুমি নিজেই অতিবাহিত সময়কে চিহ্নিত করতে পারো, একটি চক্রীয় ঘটনার পুনরাবৃত্তি পর্যবেক্ষণ করে। একটি চক্রীয় ঘটনা হল এমন কিছু যা নিয়মিতভাবে বারবার ঘটে। চক্রীয় ঘটনার কিছু উদাহরণ হল একটি দোলকের গতিপথ (দোলক বা পেণ্ডুলাম দেওয়া ঘড়িতে দেখতে পাবে দোলকটি বারবার একই সময়ে একই রাস্তা যাচ্ছে প্রতিদিনকার সূর্যোদয়, প্রতি বছর তোমার জন্মদিন ঘুরে আসা। আজকের দিনে আমরা একটি পারমাণবিক ঘড়ি দিয়ে খুব নিখুঁতভাবে সময়ের পরিমাপ করতে পারি। দেখা গেছে যে সিজিয়াম -১৩৩ পরমাণুর একটি খুব অনুমানযোগ্য চক্রীয় ঘটনা রয়েছে যা পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে। এই ঘটনাটি প্রতি সেকেন্ডে ৯,১৯২,৬৩১,৭৭০ (৯ বিলিয়নেরও বেশি) বার ঘটে। পারমাণবিক ঘড়ি সবচেয়ে সঠিক সময়ের মান দেয়। সময়ের সাথে সাথে জিনিসের পরিবর্তন হয়। সময় না থাকলে আগে বা পরে বলে কিছু থাকত না। সময়ের হিসেব ছাড়া একটি মহাবিশ্ব আমাদের বিশ্বের থেকে খুব আলাদাভাবে কাজ করবে। অতীতের পরিবর্তন করা যায় না এখনো পর্যন্ত আমরা যা বুঝতে পেরেছি) কিন্তু ভবিষ্যত প্রভাবিত হয় বর্তমানের দ্বারা। তাই মানুষ পরিবর্তন আনার জন্য সময়কে ব্যবহার করে। তুমি যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছো, তুমি পরিবর্তন সৃষ্টি করার জন্য সময়কে ব্যবহার করছো। তুমি তোমার অবস্থানের পরিবর্তন করো। তোমার হৃৎস্পন্দনের হারের পরিবর্তন হয়। এমনকি তুমি যে রাস্তা দিয়ে হাঁটছ, সেই রাস্তারও পরিবর্তন হচ্ছে, তুমি অন্য রাস্তায় পৌঁছে যাচ্ছ। ''সময় হল একটি প্রাকৃতিক উপায়, যাতে সবকিছু একবারে ঘটতে না পারে। অজ্ঞাতনামা বিশ্ব এই সম্পর্কে ১০০ বছর আগে যা জানত, এখন তার থেকে একটু বেশি জানে। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে সময় নির্দিষ্ট নয়। অন্য কথায় বলা যায়, এখানকার এক ঘন্টা আর অন্য কোন জায়গার এক ঘন্টা এই দুটি এক নয়। এটা কিভাবে হতে পারে? আমরা জেনেছি যে, সময় আপেক্ষিক। যখন তুমি চলো, সময় ধীর হয়ে যায়। এটা সত্যি। দুর্ভাগ্যক্রমে তুমি এটা বুঝতে পারবে না কারণ এটি বুঝতে পারার মত অতটা ধীর হয় না। প্রত্যেকবারই, কিছু চললে সময় তার জন্য ধীর হয়ে যায়। একটি বিমানের চালক তাঁদের বিমানের একটি নিখুঁত সময় মাপা ঘড়ি দিয়ে একটি পরীক্ষা করেছিলেন। বিমান চালক প্রথমে ঘড়িটি স্থলভাগের একটি ঘড়ির মতো একই সময়ে মিলিয়ে রাখেন এবং তারপরে বিমান নিয়ে পাড়ি দেন। যত দ্রুত সম্ভব ওড়ার পরে তাঁরা অবতরণ করলেন এবং স্থলভাগের কোন একটি ঘড়ির সাথে বিমানে রাখা ঘড়ির তুলনা করলেন। তিনি দেখতে পেলেন উড়ানে থাকার সময় বিমানের ঘড়ির গতি কমে গেছে। খুব অল্প হলেও ঘড়িটি কিন্তু ধীর হয়ে গেছে। এর মানে হল যে চালকের বয়স স্থলভাগে থাকা মানুষদের থেকে কম বৃদ্ধি পেয়েছে। যদি তোমার বাবা -মা এমন গাড়িতে চড়েন যা প্রায় আলোর গতিতে ভ্রমণ করে, সময় তাঁদের জন্য ধীর হয়ে যাবে, এবং তাঁরা যখন ওই গাড়ি থেকে নামবেন, তুমি তাঁদের চেয়ে বয়স্ক হয়ে যেতে পারো। সময় কি পিছনে যেতে পারে? হতে পারে। সময় কি থেমে যেতে পারে? হতে পারে। ==কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে এটা জিজ্ঞাসা করলে ভাল হয় যে "সময়ের কারণে পৃথিবীতে কী পরিবর্তন হয়নি সময় না থাকলে পরিবর্তন নিজেই বিদ্যমান থাকত না। ==এটি তৈরি করার আগে কোন ধারণা(গুলি) এবং/অথবা উদ্ভাবনগুলি বিকাশ করতে হয়েছিল সময় হয়তো মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগেই চলে এসেছে। কিছু মানুষ বিশ্বাস করেন যে যখন পদার্থ (ম্যাটার) এবং অপ-পদার্থ (অ্যান্টিম্যাটার) একে অপরের সাথে ধাক্কা খেয়েছিল তখন সময় শুরু হয়েছিল এবং সেই সময় প্রচুর পরিমাণে শক্তি এবং আলো তৈরি হয়েছিল। তুমি যদি তখন সেখানে থাকতে তবে তুমি একটি বিশাল বিস্ফোরণের মতো শুনতে পেতে। সময়ের আগে কি আসবে তা সত্যিই কেউ জানে না কিন্তু অনেক তত্ত্ব আছে, যার বিস্তার একেবারে কিছুই না থেকে ভিন্ন মহাবিশ্ব পর্যন্ত বিদ্যমান। কম্পিউটারগুলি যে কাজ করার জন্য নকশা করা হয়েছে সেগুলির জন্য খুব দ্রুত এবং নির্ভুল অঙ্ক করার ক্ষমতা দরকার এবং স্মৃতি (মেমরি) থাকার প্রয়োজন, কিন্তু মনে রাখতে হবে এর কোন সৃজনশীলতা নেই। বই বা গানের মতো তথ্য ধরে রাখতে কম্পিউটার ব্যবহার করা যেতে পারে এবং প্রতি সেকেন্ডে হাজার হাজার সংখ্যা যোগ করার জন্য এদের ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির অনেকগুলি গঠনকারী অংশ রয়েছে: এর মধ্যে তথ্য সংরক্ষণ করার জায়গা আছে এবং সেই তথ্য দিয়ে গণনা কার্য করার জায়গা রয়েছে। এই গণনা কার্যই হল কম্পিউটারগুলি কীভাবে তাদের সবকিছু করে। কম্পিউটারকে দিয়ে কাজ করানোর জন্য তোমাকে কিছু ইনপুট (মূল তথ্য) দিতে হবে, একটি কীবোর্ড বা টাচস্ক্রিন বা এমনকি একটি ক্যামেরার মতো জিনিষ দিয়েও ইনপুট দেওয়া যায়। কাজ হয়ে গেলে কম্পিউটার তোমাকে আউটপুট (চূড়ান্ত তথ্য) দেয়। তোমাকে আউটপুট দেওয়ার জন্য তার স্ক্রিন এবং স্পিকার প্রয়োজন। তাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল অন্য কম্পিউটারের সাথে কথা বলা। এভাবেই ইন্টারনেট কাজ করে; এই ক্ষেত্রে তোমার কম্পিউটার অন্য কম্পিউটারের সাথে কথা বলছে, তাদের ওয়েব পৃষ্ঠাগুলির চেয়ে নিচ্ছে এবং সেগুলি তোমাকে দেখাচ্ছে৷ কোন একক ব্যক্তি কম্পিউটার আবিস্কার করেননি, বরঞ্চ এটি অনেক যন্ত্রের বিবর্তনের পরে সৃষ্ট। একজন জার্মান পণ্ডিত, ভিলহেল্ম শিকার্ড, প্রথম ক্যালকুলেটর (গণক) তৈরি করেছিলেন, এটি প্রকৃতপক্ষে এক ধরনের সাধারণ কম্পিউটার বা বলা যায় কম্পিউটর তৈরির একটি ধাপ। অবশ্য, প্রথম কম্পিউটার যাকে নতুন কিছু করতে শেখানো যায়, বা প্রোগ্রাম করা যায়, সেটি তৈরি করেছিলেন তিন শতাব্দীরও বেশি সময় পরে কনরাড ৎসুজে। প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটার, যেগুলি টেবিলের ওপর দেখা যায়, সেটি তৈরি করেছিল কম্পিউটার টার্মিনাল কর্পোরেশন এবং সেটি ছিল ডেটাপয়েন্ট ২২০০। যদিও আধুনিক কম্পিউটার তৈরির কৃতিত্ব বিভিন্ন কোম্পানিকে দেওয়া যায়, তাদের অপারেটিং সিস্টেমগুলি (একটি সফটওয়্যার যেটি কম্পিউটারকে চালানোর জন্য প্রয়োজন) সাধারণত হয় বিল গেটসের অধীনে বিকশিত মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ, অথবা স্টিভ জবসের (১৯৫৫ ২০১১) অধীনে বিকশিত অ্যাপলের ম্যাক ওএস। কিছু কম্পিউটারে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়, এটি বিকশিত হয়েছিল জনসাধারণের দ্বারাই, মূলত স্বেচ্ছাসেবকদের দ্বারা। মোবাইল ফোনগুলিও একধরণের কম্পিউটার এবং তাদেরও কাজ করার জন্য অপারেটিং সিস্টেমের প্রয়োজন আছে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড (এক ধরনের লিনাক্স সিস্টেম) এবং আইওএস (যা ম্যাক ওএসের মতো)। কম্পিউটারগুলি একটি প্লাগ বা ব্যাটারির মতো বৈদ্যুতিক উৎস থেকে তাদের শক্তি নেয়। আধুনিক কম্পিউটারগুলি ইনপুট গ্রহণ করে, এর মধ্যে প্রক্রিয়াকরণ হয় এবং চূড়ান্ত তথ্য আউটপুট হিসাবে ফেরত দেয়, এই কাজটি সে করতে পারে প্রতি সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ বার। কোথা থেকে এটি তার ইনপুট পায় কিভাবে এটি ইনপুট নিয়ে প্রক্রিয়া চালায় বিভিন্ন কোম্পানি কম্পিউটার তৈরি করেছে। তবে, প্রায় সমস্ত সিপিইউ তৈরি করেছে ইন্টেল বা এএমডি, এই দুটিই কোম্পানির নাম। অপারেটিং সিস্টেমও বিভিন্ন হতে পারে, যদিও তিনটি প্রধান অপারেটিং সিস্টেম হল উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস এবং লিনাক্স। উইন্ডোজ মানুষের সাধারণ কম্পিউটারে সবচেয়ে সাধারণ অপারেটিং সিস্টেম। ম্যাকওএস ও বহুল প্রচলিত। তুমি হয়তো লিনাক্সের নাম শোনোনি; যদিও তুমি হয়তো এটি বাড়িতে ব্যবহার করেছো। এটি প্রায়শই বিশেষ কম্পিউটারগুলিতে পাওয়া যায়, যেখানে ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করা হয়। সাধারণ ল্যাপটপে এটি থাকেনা। বিভিন্ন কম্পিউটারের ভিতরে বিভিন্ন অংশ থাকে। কিছু কম্পিউটারের মধ্যে আরও ভাল হার্ড ড্রাইভ বা সলিড স্টেট ড্রাইভ থাকে যাতে তারা আরও বেশি মনে রাখে, কারোর মধ্যে আরও ভাল প্রসেসর থাকে যাতে তারা দ্রুত কাজ করতে পারে। বছরের পর বছর ধরে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার আরও ভালো হয়েছে। প্রসেসরগুলি তাদের আগেরগুলির তুলনায় প্রতি সেকেন্ডে আরও বেশি গণনা করতে সক্ষম এবং হার্ড ড্রাইভগুলি একই জায়গায় আরও তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে। এর মানে হল যে তুমি আজ একটি কম দামের কম্পিউটার দিয়ে এমন জিনিসগুলি করতে পারো যা এক দশক আগে করা খুব কঠিন এবং ব্যয়বহুল ছিল। কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে আমরা কিভাবে সমস্যার সমাধান করি এবং কিভাবে কাজগুলি করে নিই, কম্পিউটার তার উপায়গুলির সম্পূর্ণভাবে পরিবর্তন করেছে। জটিল সফটওয়্যার প্রোগ্রাম তৈরি করে, একজন ব্যক্তি বা একদল মানুষ দ্রুত তথ্যের প্রক্রিয়াকরণ করতে পারেন। বিজ্ঞানীরা নতুন ওষুধ পরীক্ষা করতে এবং রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলি অধ্যয়ন করার জন্য কম্পিউটার মডেলগুলি ব্যবহার করছেন, যা তাঁরা আগে কখনও করতে পারেননি। ছবি এবং ভিডিও নিপুণভাবে ব্যবহার করতে আজ কম্পিউটার আমাদের সাহায্য করে। কম্পিউটারে অত্যাধুনিক অ্যানিমেশন তৈরি করা যেতে পারে, এবং এই ধরনের অ্যানিমেশন ক্রমবর্ধমানভাবে টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্রগুলিতে ব্যবহৃত হচ্ছে। সঙ্গীতের ক্ষেত্রে প্রায়ই অত্যাধুনিক কম্পিউটার ব্যবহার করে ধ্বনিকে একত্রে প্রক্রিয়াকরণ এবং মিশ্রণ করে রেকর্ড করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ব্যবসাক্ষেত্রে এবং সরকার বিভিন্ন জিনিসের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করে: কম্পিউটারে বই লেখা এবং টাইপসেট উৎপাদন করা হয়, ছাপানো বইগুলি কম্পিউটার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত মেশিন দিয়ে বাক্সে রাখা হয় এবং পাঠানো হয়। যে গাড়িগুলি এই বইগুলিকে বইয়ের দোকানে পাঠায় সেগুলিকে স্যাটেলাইট নেভিগেশন (কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে দিকনির্ণয়) এবং ট্র্যাকিং সিস্টেমের সাথে সংযুক্ত কম্পিউটার ব্যবহার করে ট্র্যাক (অনুসরণকরণ) করা হয়। তুমি যখন একটি দোকানে গিয়ে একটি বই কেনো, যে কম্পিউটারটি তোমার টাকা নেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে প্রায়শই সেটি একটি স্টক (মজুদ বস্তু) নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত থাকে। ব্যবসার জন্য প্রতিবেদন তৈরি করতে এবং ই-মেলের মাধ্যমে সেটি বিতরণ করতে এই সমস্ত দোকান থেকে তথ্য একত্রিত করা যেতে পারে। ব্যবসায়ী তখন তাদের বিক্রয়লব্ধ কর ইলেকট্রনিকভাবে পরিশোধ করতে পারে এবং সরকার আরও কম্পিউটার ব্যবহার করে সেই করের জন্য প্রদত্ত পরিষেবাগুলি পরিচালনা করে। কম্পিউটার নিয়ে যখনই "ওয়াইটুকে সমস্যা"র (সন ২০০০ সমস্যা) মতো কোনো ধরনের আতঙ্ক দেখা দেয়, তখনই সমাজে কম্পিউটারের ভূমিকা বোঝা যায়। ১৯৬০ এবং ৭০ এর দশকে যখন প্রোগ্রামাররা কম্পিউটারের নকশা করেছিলেন, তাঁরা কখনই ভাবেননি যে এই সিস্টেমগুলি দীর্ঘ সময়ের জন্য ব্যবহার করা হবে, তাইজন্য তাঁরা দুই অঙ্কের সংখ্যায় বছর সংরক্ষণ করেছিলেন, যেমন "১৯৭০" এর পরিবর্তে "৭০"। যখন ২০০০ সাল প্রায় এসে গেল, এই সমস্যার সমাধান করতে অনেক সময় এবং অর্থ ব্যয় করা হয়েছিল। অনেকেই ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে কম্পিউটারের ব্যর্থতার কারণে সমাজ ভেঙে পড়বে। সৌভাগ্যক্রমে, এটি ঘটেনি, তবে এই সমস্যাটি দেখিয়ে দিয়ে গেল যে কম্পিউটার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এটি তৈরি করার আগে কী ধারণা এবং/অথবা উদ্ভাবনগুলি বিকাশ করতে হয়েছিল # একটি ইলেকট্রনিক সুইচ বা ট্রানজিস্টর, দুটি মাত্র অবস্থানে থাকতে পারে হয় চালু {১} নাহলে বন্ধ {০ br> # ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি) বা সমন্বিত বর্তনী যা বিভিন্ন লজিক গেট নিয়ে গঠিত একটি মাইক্রোওয়েভ ওভেনকে নকশা করা হয়েছে অধিকাংশ খাবারকে দ্রুত এবং সুবিধাজনক উপায়ে গরম করার জন্য। মাইক্রোওয়েভ নামটি খাবার রান্না করার জন্য ব্যবহৃত শক্তি থেকে উদ্ভূত হয়েছে। মাইক্রোওয়েভ বা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র তরঙ্গ খাদ্যের কোষ এবং অণুর মধ্য দিয়ে যায়, তরঙ্গের কম্পাঙ্ক (ফ্রিকোয়েন্সি) জলের অণুগুলির মধ্যে কম্পন সৃষ্টি করে, এই চলনের ফলে তাপ উৎপন্ন হয়। মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মধ্যে থাকা ম্যাগনেট্রন নামক একটি যন্ত্র দ্বারা এই মাইক্রোওয়েভগুলি উৎপাদিত হয়। রেথিয়ন কর্পোরেশনের একজন স্ব-শিক্ষিত প্রকৌশলী ডাঃ পার্সি স্পেন্সার হঠাৎ করেই ম্যাগনেট্রন টিউবের তেজস্ক্রিয় প্রভাব পর্যবেক্ষণ করে ফেলেছিলেন, ম্যাগনেট্রন নামে একটি নতুন ভ্যাকুয়াম টিউব পরীক্ষা করার সময় তার পকেটে রাখা একটি ক্যান্ডি বার (এক ধরণের লজেন্স) গলে গিয়েছিল। তারপরে এটি তিনি চেষ্টা করেছিলেন তেলযুক্ত ভুট্টা এবং একটি ডিম দিয়ে পরীক্ষা করার। ভুট্টার দানাটি ফট করে ফেটে গিয়েছিল এবং ডিমটি সশব্দে বিদীর্ণ হয়েছিল। তিনি লক্ষ্য করেছিলেন এই খাবারগুলির মধ্যে দ্রুত তাপের বিকাশ হয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত এগুলি রান্না হয়ে গেছে। ওভেনটি একটি পাওয়ার সকেট এর সাথে একটি প্লাগ দ্বারা সংযুক্ত থাকে। এটি ওভেনে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে এবং এটিকে শক্তি দেয়! "ম্যাগনেট্রন" নামক একটি যন্ত্র ওভেনের ভিতরে থাকে। যখন তুমি 'শুরু স্টার্ট) বোতামটিতে চাপ দাও, ম্যাগনেট্রন থেকে মাইক্রোওয়েভ বার হতে শুরু করে। এগুলি রেডিও তরঙ্গের মতোই কিন্তু উচ্চ কম্পাঙ্ক যুক্ত (তরঙ্গগুলির দৈর্ঘ্য খুব কম থাকে, তাই তাদের মধ্যে শক্তির পরিমানও বেশি থাকে) তরঙ্গ। এই তরঙ্গগুলি ওভেনের চারপাশে উপরে এবং নীচে এবং বাম এবং ডানদিকে ক্রমাগত ঘুরতে থাকে। তারা যখন খাবারের সংস্পর্শে আসে, মাইক্রোওয়েভ থেকে পাওয়া শক্তি নিয়ে খাদ্যের অণুগুলি ঘুরতে শুরু করে। এটিই মূলত তাপ অণুগুলি উত্তেজিত হচ্ছে এবং দ্রুত গতিতে ঘুরছে এই করে তাপমাত্রা বেড়ে যায়, এবং খাবার রান্না হয়ে যায়! জলের অণুগুলিকে গরম করতে মাইক্রোওয়েভ বিশেষভাবে ভাল কাজ করে, কিন্তু তারা খাবারের স্নেহ পদার্থ বা চর্বি (ফ্যাট) এবং শর্করাও গরম করে। এই কারণেই চর্বি এবং শর্করাযুক্ত খাবারগুলি অন্য খাবারের চেয়ে অনেক দ্রুত এবং অনেক বেশি গরম হয়। একটি মাইক্রোওয়েভ ওভেন তেমন কিছু বিপজ্জনক নয়, কিন্তু এর ভেতরে বৈদ্যুতিক উপাদান রয়েছে যেগুলি আলাদা করে বিপজ্জনক হতে পারে। এছাড়া এর তরঙ্গগুলি শরীরের জন্য বিপজ্জনক, তবে দরজায় থাকা একটি ধাতব পর্দা কাজ চলার সময় সেগুলিকে ওভেন থেকে বেরিয়ে আসতে বাধা দেয়। একবার ওভেন বন্ধ হয়ে গেলে, মাইক্রোওয়েভগুলি অবিলম্বে অদৃশ্য হয়ে যায়। তখন তুমি দরজা খুললে তারা বিপজ্জনক হয় না। তবে দরজায় ছিদ্র থাকলে অথবা মাইক্রোওয়েভ ওভেনে যদি ত্রুটি দেখা দেয়, তরঙ্গগুলি ওভেন থেকে বেরিয়ে আসতে পারে এবং যদি তুমি ঠিক এর সামনে দাঁড়িয়ে থাকো, তোমার শরীরে জ্বলন সৃষ্টি করতে পারে। এটাও দাবি করা হয়েছে যে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে ছিদ্র থাকার ফলে গর্ভবতী মহিলার সন্তানের জন্মগত ত্রুটি হতে পারে। একটি মাইক্রোওয়েভের মধ্যে একটি কাঁটাচামচের মতো কোন ধাতব বস্তু রাখা উচিত নয়, এর ফলে স্ফুলিঙ্গ হতে পারে, যা ওভেনের ক্ষতি করবে। মাইক্রোওয়েভের আরেকটি বিপদ হল, জল যদি বেশিক্ষণ গরম করা হয়, তাহলে সেটি অতি উত্তপ্ত হয়ে যেতে পারে এর স্ফুটনাঙ্কের উপরে উত্তপ্ত হয়ে যেতে পারে, যদিও দেখে সেটি ফুটন্ত বলে মনে হবে না। তুমি যখন এটিকে সরাতে যাবে, তখন এটি হঠাৎ ফুটতে শুরু করতে পারে, এতে তোমার ছ্যাঁকা লেগে পুড়ে যেতে পারে। মাইক্রোওয়েভ খাবারকে ভেতর থেকে রান্না করে। কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে মাইক্রোওয়েভ ওভেন খাবার রান্না করা এবং পুনরায় গরম করা অনেক সহজ করে দিয়েছে। এটি তৈরি করার আগে কোন ধারণা(গুলি) এবং/অথবা উদ্ভাবনগুলি বিকাশ করতে হয়েছিল ওপরে যেমন বলা হয়েছে, রান্নার জন্য মাইক্রোওয়েভ ব্যবহার করার আগে ম্যাগনেট্রন আবিষ্কার করতে হয়েছিল। ''বিদ্যুৎ বা ইলেকট্রিসিটি শব্দটি একটি লাতিন শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ অ্যাম্বারের মতো । অ্যাম্বার হল প্রাচীন গাছের জীবাশ্ম রস, এটি মূলত গহনা তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। ''বিদ্যুৎ হল পরিবাহীতে আধান বা চার্জের প্রবাহ''। যে বস্তুগুলি বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে (ধাতুর তারের মতো) এমন সব কিছুকেই পরিবাহী বলা হয়। আধান হল একটি বস্তুতে থাকা বিদ্যুতের পরিমাণ। ১৬০০ সালে উইলিয়াম গিলবার্ট নামে একজন ইংরেজ চিকিৎসক বিদ্যুতের আবিষ্কার করেছিলেন। তিনি বিদ্যুৎ এবং চুম্বকত্ব সম্পর্কে অধ্যয়ন করেছিলেন, খুব মনোযোগ দিয়ে। তিনি লোডস্টোন প্রভাব (লোডস্টোন হল একধরণের প্রাকৃতিক চৌম্বকীয় পাথর) এবং অ্যাম্বার ঘষে উৎপাদিত স্থির বিদ্যুতের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করেছিলেন। তিনিই সর্বপ্রথম আধুনিক অর্থে বিদ্যুৎ শব্দটিকে ব্যবহার করেন। এই পৃথিবীর সবকিছুই পরমাণু দিয়ে তৈরি। একটি পরমাণুর মূল অংশ হল একটি নিউক্লিয়াস (পরমাণুর কেন্দ্রে ছোট একটি বলের মত)। যে কোন নিউক্লিয়াস প্রোটন এবং নিউট্রন দ্বারা গঠিত। প্রোটন এর ধনাত্মক আধান আছে এবং নিউট্রন এর কোন আধানই নেই। নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘুরতে থাকা ছোট বলগুলিকে ইলেকট্রন বলা হয় এবং তাদের আধান হল ঋণাত্মক। প্রতিটি ইলেকট্রনের ঋণাত্মক আধানের মান প্রতিটি প্রোটনের ধনাত্মক আধানের সমান। যেহেতু একটি পরমাণুতে সমান সংখ্যায় প্রোটন এবং ইলেকট্রন থাকে, তাই পরমাণুতে ধনাত্মক এবং ঋণাত্মক আধানের মান সমান। সেইজন্য স্বাভাবিক অবস্থায় একটি পরমাণুর মোট বিদ্যুতের পরিমাণ শূন্য। যখন অ্যাম্বার ঘষা হয়, পরমাণুর বাইরের ইলেকট্রনগুলি অপসারিত হয় এবং এটি পরমাণুর আধানকে ধনাত্মক করে তোলে (কারণ এখন ইলেকট্রনের চেয়ে প্রোটন বেশি রয়েছে)। এই ধনাত্মক আধানটি ঋণাত্মক আধান (বা অন্যান্য ইলেকট্রন যা অন্য পরমাণুর অংশ) সহ যে কোনও কিছুকে আকর্ষণ করে। অল্প পরিমাণে বিদ্যুৎ বিপজ্জনক নয়। কিন্তু যদি বিদ্যুতের পরিমাণ বেশ বড় হয় তবে সেটি খুবই বিপজ্জনক কারণ সেক্ষেত্রে খুব খারাপ ধরণের বৈদ্যুতিক ধাক্কা লাগবে। বিদ্যুৎ শক্তি সরবরাহ করে, যা অনেক বস্তুকে কাজ করতে সাহায্য করে। তুমি বিভিন্ন ধরণের উৎস থেকে বিভিন্ন পরিমাণে বিদ্যুৎ পেতে পারো। উদাহরণস্বরূপ, একটি ছোট ব্যাটারিতে মাত্র কয়েক ভোল্ট বিদ্যুৎ থাকে, কিন্তু তোমার বাড়ির দেওয়ালে যে বৈদ্যুতিক সকেট লাগানো আছে, সেখানে ২০০ ভোল্টেরও বেশি বিদ্যুৎ থাকতে পারে! এর মানে হল যে সকেটগুলি অনেক বেশি বিপজ্জনক, কিন্তু এগুলি খুব দরকারীও বটে। তুমি একটি ছোট ব্যাটারির শক্তি দিয়ে একটি বৈদ্যুতিক কেটলির জল ফোটাতে পারবে না, কিন্তু তুমি যদি কেটলিটিকে একটি বৈদ্যুতিক সকেটে সংযুক্ত করো তবে এই কাজটি হবে। ==কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে এছাড়া বিদ্যুতের আরও অনেকগুলি ব্যবহার রয়েছে যা অন্য কোনও উপায়ে করা যাবে না, উদাহরণস্বরূপ কম্পিউটার এবং টিভির মতো যন্ত্র চালানো। বৈদ্যুতিক গাড়িতে অনেকেই দ্রুত চলাফেরা করতে পারেন। বিদ্যুৎ আবিষ্কৃত হওয়ার পর কম্পিউটার, টিভি, টোস্টার ইত্যাদি এবং মানুষের ব্যবহার্য আরও অনেক কিছু তৈরি করা হয়েছিল। ==এটি তৈরি করার আগে কোন ধারণা(গুলি) এবং/অথবা উদ্ভাবনগুলি বিকাশ করতে হয়েছিল কিছুটা স্থির বিদ্যুৎ তৈরি করা সহজ, কিন্তু প্রচুর বিদ্যুৎ তৈরি করা অনেক কঠিন। আমাদের ধাতুর সন্ধান করতে হয়েছিল, তাদের মাধ্যমে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হওয়ার জন্য। ভাল ব্যাটারি তৈরি করতে পারার আগে আমাদের পরমাণু এবং রসায়ন বুঝতে হয়েছে। # তুমি যদি সিল্ক কাপড়ের সাথে অ্যাম্বার ঘষো, তুমি একটা চিনচিন করা সংবেদন অনুভব করতে পারো (একে স্থির তড়িৎও বলা হয় এবং ছোট জিনিস অ্যাম্বারের গায়ে আটকে যাওয়ার চেষ্টা করে। এটি সম্ভবত বিদ্যুতের সাথে প্রাচীন মানুষের প্রথম অভিজ্ঞতা ছিল। ইলেকট্রন অপসারিত হওয়ার ফলে ধনাত্মক আকর্ষণই কাগজ বা কাপড়ের ছোট টুকরোগুলিকে অ্যাম্বারের গায়ে আটকে দেয়।
# ১৬৬৩ সালের দিকে বৈদ্যুতিক যন্ত্রের একটি আদিম রূপ অটো ভন গুয়েরিক দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। তিনি একটি সালফার গোলক ব্যবহার করেছিলেন, যা হাত দিয়ে ঘোরানো যায় এবং ঘষা যেতে পারে, যাতে করে যান্ত্রিকভাবে ইলেকট্রন অপসারিত হতে পারে। নিউক্লিয়াস থেকে ইলেক্ট্রনগুলিকে বিচ্ছিন্ন করার সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায় হল রাসায়নিক ব্যবহার করে তাদের ভেঙে ফেলা। বা চুম্বকত্ব। আমরা এইভাবে তৈরি যন্ত্রগুলিকে "কোষ বা আরও সাধারণত ইংরেজিতে "ব্যাটারি এবং জেনারেটর বলি।
# ১৯৭১ সালে, লুইগি গ্যালভানি একটি তারের ফ্রেমে কিছু ব্যাঙের পা ঝোলাচ্ছিলেন, এবং লক্ষ্য করেছিলেন যে যতবার তিনি তা করছেন, ততবার সেগুলি কেঁপে উঠছে। তিনি উপসংহারে এসেছিলেন যে বিদ্যুৎ প্রবাহ স্নায়ু কোষগুলিকে উদ্দীপিত করছে।
# আলেসান্দ্রো ভোল্টা আবিষ্কার করেছিলেন যে কোষগুলি একত্রে সংযুক্ত করলে মোট শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়, এবং তিনি এটিকে ভোল্টীয় স্তূপ বা ব্যাটারি নাম দিয়েছিলেন। এটি প্রথম দিককার বৈদ্যুতিক বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলীদের পূর্বে ব্যবহৃত স্থির তড়িৎ মেশিনের তুলনায় আরও নির্ভরযোগ্য বৈদ্যুতিক শক্তির উৎসের সন্ধান দিয়েছিল। br> # ১৮২৭ সালে গেয়র্গ ওম বৈদ্যুতিক বর্তনী গাণিতিকভাবে বিশ্লেষণ করেছিলেন।
# ১৮৩২ সালে হিপ্পোলাইট পিক্সি প্রথম চৌম্বক ম্যাগনেটো বা ডায়নামো নির্মাণ করেছিলেন, কিন্তু, বাইসাইকেলের মতো ছোট জিনিস ছাড়া অন্য আর কিছুতে এগুলি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হয় না, কারণ এগুলির স্থির এবং ঘূর্ণায়মান কুণ্ডলীগুলির মধ্যে "কমিউটেটর" এর ঘূর্ণায়মান সংযোগগুলির আকারে বেশ বড় এবং গঠনে জটিল।
# মাইকেল ফ্যারাডে "ঘূর্ণায়মান আয়তক্ষেত্র" তৈরি করেছিলেন, এখানে বিপরীতমুখী চৌম্বক ক্ষেত্র আছে এমন অঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রতিটি সক্রিয় পরিবাহী পর্যায়ক্রমে অতিক্রম করে। ১৮৮৬ সালে একটি আরও শক্তিশালী "অল্টারনেটর পদ্ধতি"র প্রথম প্রকাশ্য প্রদর্শন হয়েছিল, এবং পাওয়ার স্টেশনগুলিতে ব্যবহৃত পদ্ধতির এটি সবচেয়ে সাধারণ ব্যবস্থা থেকে গেছে।
# ১৮১৯ ১৮২০ সালের মধ্যে কোন এক সময়ে, হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অরস্টেড এবং আন্দ্রে-মারি অ্যাম্পিয়ারের কারণে 'তড়িৎ চুম্বকত্ব বৈদ্যুতিক এবং চৌম্বকীয় ঘটনার একতা'র স্বীকৃতি এসেছিল।
# এই সমস্ত মানুষের নামে বৈদ্যুতিক একক বা যন্ত্রগুলির নাম রেখে তাঁদের সম্মানিত করা হয়েছে। পেন্সিলের সবচেয়ে আদিম ধরনটি স্টাইলাস ছিল বলে মনে করা হয়। এটি ছিল একটি পাতলা ধাতব কাঠি, যা সীসা থেকে তৈরি করা হত এবং রোমান সাম্রাজ্যের সময়ে কাঠের ফ্রেমে থাকা মোমের স্তরে দাগ কাটার জন্য বা প্যাপিরাসে (প্যাপিরাস হল বর্তমান কাগজের পুরাতন সংস্করণ) দাগ করার জন্য ব্যবহৃত হত। কাগজ ও পেন্সিল প্রাচীন মিশরীয় এবং রোমানরা ব্যাপকভাবে ব্যবহার করত। পেন্সিল শব্দটি ল্যাটিন শব্দ পেনসিলাস থেকে এসেছে যার অর্থ "ছোট লেজ"। ==এটা কি দিয়ে তৈরি হয় প্রতিটি পেন্সিলে এই দুটি অংশ রয়েছে - পিপা পিপা সাধারণত কাঠের তৈরি হয়। কখনো কখনো মাটি, পুনর্ব্যবহৃত কাগজ বা পুনর্ব্যবহৃত প্লাস্টিকের তৈরি হয়। এটি পেন্সিলের বৃহত্তম, সবচেয়ে ভারী অংশ এবং‌ পেন্সিলটিকে ধরে রাখার জন্য এটি কার্যকরী। কিছু পেন্সিলে অন্যান্য অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্যও রয়েছে: ইরেজার ইরেজার নিজে হাতে এবার যন্ত্রের সাহায্যে পেন্সিল ব্যবহারকারীকে পেন্সিল দাঁড়া হয়ে যাওয়া অযাচিত কোন দাগকে উক্ত পৃষ্ঠায় ঘষে সরিয়ে দিতে সাহায্য করে। অনেক ক্ষেত্রে একটি ইরেজার একটি ধাতব কলার দিয়ে পেন্সিলের পিপার সাথে সংযুক্ত থাকে, যাকে ফেরুল বলে। এই ডিভাইসটি প্রথম ৩০ মার্চ ১৮৫৮ সালে হাইমেন লিপম্যান দ্বারা প্রবর্তন হয়। একটি পেন্সিলের শেষে একটি ইরেজার সংযুক্ত করার জন্য এই পদ্ধতিটি পেটেন্ট তখন পেটেন্ট পায়। লিপম্যান‌ ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দে এক লক্ষ ডলারের বিনিময়ে তার পেটেন্ট জোসেফ রেকেন্ডরফারের কাছে বেচে দেন। যিনি পেটেন্ট এর নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য পেন্সিল প্রস্তুতকারক ফেবারের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে যুক্তরাষ্ট্র উচ্চ আদালত এই পেটেন্টকে অকার্যকর করে। শার্পনার যখন একটি পেন্সিল দিয়ে কাগজে কাটা দাগ ভোঁতা হয়ে যায় তখন একটি শার্পনার পেন্সিল ব্যবহারকারীকে তাদের পেন্সিলটিকে আরও তীক্ষ্ণ করতে সাহায্য করে। এটি পেন্সিলটিকে ছোট করে ফেলে। গ্রাফাইট পেন্সিল এগুলি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। এগুলি কাদামাটি এবং গ্রাফাইটের মিশ্রণে তৈরি। যান্ত্রিক পেন্সিল এই পেন্সিলগুলি যান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে একটি ছোট খোলার মাধ্যমে সীসাকে ধাক্কা দেয়। এগুলি জনপ্রিয় কারণ তাদের তীক্ষ্ণ করার প্রয়োজন নেই এবং সীসা পরিবর্তনযোগ্য। পপ-এ-পয়েন্ট পেন্সিল এই ধরনের পেন্সিল অ-তীক্ষ্ণকরণযোগ্য পেন্সিল নামেও পরিচিত। এই প্রকারে পেন্সিলের শরীরে অনেক ধারালো বিন্দুর গ্রাফাইট একটার পর একটা স্তরে স্তরে রাখা হয়। যখন একটি বিন্দু ভোঁতা হয়ে যায়, এটি সরিয়ে ফেলা হয় এবং পেন্সিলের শেষ ঢোকানো হয়। এর ফলে নিচ থেকে পরবর্তী তীক্ষ্ণ গ্রাফাইট বেরিয়ে আসে। ==এটা কিভাবে ব্যবহার করা হয় পেন্সিল কখনও কখনও একটি চিবানোর বস্তুর ভূমিকা পালন করে। বেশিরভাগ মানুষ যখন বিচলিত হয়ে পড়েন বা মাথায় কোন বুদ্ধি আসে না বা কোন কিছু মনে পড়ে না তখন তারা পেন্সিল কামড় দেন (বা অনুরূপ বস্তু, নখ না থাকাও একটি সাধারণ পছন্দ)। এইভাবে বেশিরভাগ মানুষই সহজে তাদের পেন্সিলগুলি শনাক্ত এবং ব্যক্তিগতকৃত করতে পারেন। এটিকে বস্তুটিকে এক ধরণের সুরক্ষা প্রদান হিসাবেও বিবেচনা করা যেতে পারে, যেহেতু অন্য কোনও ব্যক্তি সম্ভবত ভবিষ্যতে সেই পেন্সিলটি ব্যবহার করতে আপত্তি করবে (এটি লক্ষ্য করা গুরুত্বপূর্ণ যে এর ফলে পেন্সিলের বিশেষ কোনো ক্ষতি হয় না কারণ পিপের কাঠ বেশ কঠিন)। এইভাবে, পেন্সিলটি অনেকের কাছে অনেক সময়ে একটি ভাল বন্ধু হয়ে কাজে এসেছে। তবে দুঃখজনকভাবে, শিক্ষা লাভের নতুন পদ্ধতির আবির্ভাব হওয়ার সাথে সাথে পেন্সিলের মর্যাদা এবং ব্যবহার কমে গেছে, কিছু ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সবাই এখন কম্পিউটারের স্ক্রিনে বার্তা লেখে, পেন্সিল ছুলতে কখনও শার্পনারের কাছে আসতে হয় না। যখন নতুন কিছু আসবে তখন কীবোর্ডের কী হবে সেটাই ভাবনার বিষয়। পেন্সিলগুলিতে ব্যবহৃত গ্রাফাইটটি মূলত সীসা বলে মনে করা হতো। সীসা শব্দটি এখনও পেন্সিলের মূল দাগ কাটার অংশ বোঝাতে ব্যবহৃত হয় যদিও এটি আসলে তা নয়। পেন্সিলের "সীসা" আসলে গ্রাফাইট এবং ভুলবশত খেয়ে ফেললেও এটি বিপজ্জনক নয়। কিন্তু যদি পেন্সিলে খোঁচা দিতে দিতে কেটে ফেলার ঘটনা ঘটে, তাহলে সেক্ষেত্রে জীবাণু মারার জন্য পারক্সাইড দিয়ে আপনার ক্ষত ধুয়ে ফেলুন। বেশিরভাগ টেলিভিশন এবং অন্যান্য ডিসপ্লেতে আজ ক্যাথোড রে টিউব (সিআরটি) বা আলোক নিক্ষেপী ডায়োড (এলইডি) ব্যবহার করা হয়। সিআরটি টেলিভিশনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে, প্রথমটি হলো ক্যাথোড, যা ইলেকট্রনের বিচ্ছুরণ পাঠায়, দ্বিতীয়টি হল ফোকাসিং এবং বিনিময় কয়েল, যা বিচ্ছুরণকে একটি স্রোতের আকৃতি দেয় এবং তারপরের তৃতীয় অংশটি, ফসফরাসের আবরণ বিশিষ্ট পর্দায় লক্ষ্য স্থির করে। টেলিভিশন উদ্ভাবনে বেশ কয়েকজনের অবদান রয়েছে। একেকজন একেক সময় একেকটা বিষয় উদ্ভাবন করেন। নিম্নোক্ত তিনজন ব্যক্তিকে টেলিভিশনের প্রধান উদ্ভাবক বলে মনে করা হয়: ভ্লাদিমির কোসমা জোওরিকিন যিনি একটি আদিম টেলিভিশন ক্যামেরা তৈরি করেছিলেন। ফিলো টেলর ফার্নসওয়ার্থ প্রথম যিনি সফলভাবে টেলিভিশন সংকেতের প্রেষণ প্রদর্শন করেন। জন এল বেয়ার্ড যিনি টেলিভিশনের মাধ্যমে মুখের আকারের চিত্রগুলির প্রথম সফল প্রেষণ করেছিলেন। একটি সিআরটি শুরু এবং চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদন করতে একটি খুব উচ্চ ভোল্টেজের প্রয়োজন হয় এবং এই উচ্চ ভোল্টেজের কারণে মারাত্মক বৈদ্যুতিক শক পাওয়ার ঝুঁকি থাকে। টেলিভিশনের অনেকগুলি বিপজ্জনক অংশ রয়েছে, এগুলি কেবিনেটের মধ্যে সুরক্ষিত থাকে, যাতে সাধারণ মানুষ নিজেদের ক্ষতি না করতে পারে। একটি টেলিভিশন মূলত ছবি সহ একটি বেতার গ্রাহকের মতো। বেতারের অনুরূপ সংকেত টেলিভিশন অ্যান্টেনা দ্বারা গৃহীত হয় এবং গ্রাহক অংশে পাঠানো হয় যেখান থেকে সেগুলি নির্দিষ্ট সজ্জা পায়। আপনি যে শব্দ শুনতে পান তা প্রদান করতে সংকেতের অংশ ব্যবহার করা হয়। আরেকটি অংশ ছবি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। প্রতিফলনটি নড়ছে এমন দেখানোর জন্য প্রচুর স্থির ছবি গ্রাহকে পাঠানো হয়। যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত সিস্টেমের মাধ্যমে এর মান হয় প্রতি সেকেন্ডে ২৫ টি ছবি। পর পর নির্দিষ্ট সময়ের পার্থক্য এই ইমেজগুলি এমন ভাবে সেট করা হয় যেন মনে হয় ইমেজটি আসলে চলমান। প্রথম সাদা-কালো টেলিভিশনগুলিতে লাইনের একটি সারি ব্যবহার করা হতো, যা কিছু জায়গায় পুরু এবং অন্যগুলিতে পাতলা ছিল। আপনি যদি একটি সাদা-কালো টেলিভিশন পর্দায় খুব কাছ থেকে "A" অক্ষরটি দেখেন তবে বুঝতে পারবেন সেটা নিচের ছবির মত দেখাচ্ছে। আজকাল, সমস্ত রঙিন টেলিভিশনগুলি বিন্দুর একটি সারি প্রদর্শন করা হয়, যা প্রদর্শিত চিত্রের উপর নির্ভর করে রঙ পরিবর্তন করে। আপনি যদি আতস কাঁচের সাহায্যে এই স্ক্রীনটি খুব কাছ থেকে দেখেন তবে আপনি এটি দেখে বুঝতে পারবেন। অনেক ধরনের টেলিভিশন সেট আছে। তাদের কিছু নিচে ব্যাখ্যা করা হলো। ক্যাথোড রে টিউব টেলিভিশনগুলি ১৯৩৯-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে বর্তমান। এর পর্দার আকার ছিল ১৩ থেকে ৪০ ইঞ্চি (৩৩ এবং ১০০ সেমি)-এর মধ্যে। রিয়ার অভিক্ষেপ পর্দা সাধারণত অন্যান্য টেলিভিশন সেটের তুলনায় বেশ বড় হয়। ভিডিও চিত্রটি ইউনিটের অভ্যন্তর থেকে একটি আয়নায় প্রক্ষিপ্ত হয় যা চিত্রটিকে পর্দায় ফিরিয়ে দেয়। পর্দার আকার ৫০ থেকে ৭৩ ইঞ্চি (১৩০ থেকে ১৯০ সেমি) পর্যন্ত। পিছনের প্রজেকশন টেলিভিশন সেটগুলিকে সিআরটি (তিনটি পৃথক সিআরটি প্রজেক্টর ডিএলপি (ডিজিটাল লাইট প্রসেসিং এলসিডি (তিনটি এলসিডি প্রজেক্টর এলকোএস (সিলিকনের উপরে তরল ক্রিস্টাল) এবং লেজার টেলিভিশন সহ অনেক অংশে ভাগ করা হয়েছে। ফ্রন্ট অভিক্ষেপ টেলিভিশন সেটে, একটি ওভার-হেড প্রজেক্টর (অভিক্ষেপক) থেকে ছবিটি অভিক্ষিপ্ত করা হয়। এই কারণে এটি দেখার জন্য পরিপার্শ্বের আলো কমাতে হয়। পর্দার আকার ৪০ থেকে ১০০ ইঞ্চি (১০০ থেকে ২৫০ সেমি) বা তারও বেশি হতে পারে। প্লাজমা টেলিভিশনগুলি সাধারণত দেয়ালে আটকানোর জন্য, কারণ এগুলি মাত্র কয়েক ইঞ্চি পুরু হয়। প্লাজমা টেলিভিশন সিআরটি-এর মত পর্দায় চমৎকার রঙ স্তর এবং কালো স্তরের কর্মক্ষমতা প্রদান করে। তবে প্লাজমা টিভিগুলি, ভারী এবং একই আকারের এলসিডি টেলিভিশনের চেয়ে গরম হওয়ার প্রবণতা ও শক্তি খরচের পরিমাণ বেশি। পর্দার আকার ৪২ থেকে ৫৬ ইঞ্চি (১১০ থেকে ১৪০ সেমি) পর্যন্ত হয়। এলসিডি টেলিভিশনে প্লাজমা এবং সিআরটি সেটের মতো অতটা ভালো রঙ এবং কালো স্তরের কর্মক্ষমতা নেই। তবে এগুলির কম বিদ্যুত খরচ, সস্তা এবং একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকলে চোখের ক্ষতি তুলনামূলক কম হয়। পর্দার আকার ১৫ থেকে ১০০ ইঞ্চি (৩৮ থেকে ২৫০ সেমি) বা তারও বেশি। বিশ্বের ওপর এর প্রভাব কি টেলিভিশন এর ফলে যোগাযোগ এখন সহজ হয়ে গেছে। জনসাধারণের কাছে বিনোদন এখন সহজলভ্য, যা আগে উচ্চ বিত্তবান শ্রেণীর একটি বিশেষাধিকার ছিল। সময়ের সাথে ক্রমউন্নতির কারণে আমরা এখন অকল্পনীয় জিনিস পেতে পারি। সংবাদ, চলচ্চিত্র, সঙ্গীত এবং শিক্ষামূলক চ্যানেলগুলি আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করেছে এবং আমাদেরকে সচেতন করেছে। একই সাথে এই ধরনের জিনিসগুলিতে ব্যবহার করার সময় সতর্ক থাকতে হবে কারণ টেলিভিশন সেট মানুষের সময় নষ্ট এবং জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলার জন্যও দায়ী। টিভি সেটগুলিকে তাই "ইডিয়ট বক্স" বা বোকা বাক্সও বলা হয়। তাই সতর্ক হোন সময়কে ভালো কাজে ব্যবহার করতে থাকুন। এই বই বিভিন্ন জায়গা, সংস্কৃতি ও সময়ের গল্পের গুচ্ছ। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য শিশুদের জন্য শিক্ষামূলক গল্পের সংগ্রহ তৈরি। এজন্য অনুবাদ ও উইকিসংকলন থেকে গল্প আনা হবে। গল্পগুলো সহজ, ছোট এবং শিক্ষণীয় হলে ভালো হয়। সাধারণত এক থেকে কয়েক শত শব্দের মধ্যেই গল্প দৈর্ঘ্য হয়। ডিভিডি বলতে বোঝায় ডি দিয়ে ডিজিটাল ভি দিয়ে ভার্সাটাইল ডি দিয়ে ডিস্ক। একটি ডিভিডি এমন তথ্য ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়, যা কম্পিউটার দ্বারা লেজার ব্যবহার করে পড়া যেতে পারে। ডিভিডিগুলি মূলত চলচ্চিত্র, টেলিভিশন প্রোগ্রাম এবং গেমের মতো কম্পিউটার প্রোগ্রামিঙের জন্য ব্যবহৃত হয়। ডিভিডি কমপ্যাক্ট ডিস্কের মতো একই আকার এবং আকৃতির হয়, তবে সেটি আলাদা উপায়ে আরও অনেক তথ্য সঞ্চয় করে। ডিভিডিটি তোশিবা, ফিলিপস, সনি এবং মাতসুশিতা ইলেকট্রিক সহ বিশ্বের বেশিরভাগ হোম ভিডিও সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলির একটি গ্রুপ দ্বারা উদ্ভাবিত হয়েছিল। একটি ডিভিডি প্লেয়ার বিদ্যুৎ দ্বারা চালিত হয়। ডিভিডি প্লেয়ার হয় বিদ্যুৎ না হয় ব্যাটারি দ্বারা চালিত হতে পারে। ডিভিডি একটি লেজার দ্বারা পড়া হয়। লেজারটি গর্ত এবং বাম্পগুলি অনুভব করে এবং ডিভিডি প্লেয়ারকে কী চালাতে হবে তা নির্দেশ দেয়। ডিভিডি প্লেয়ার বা কম্পিউটার বুঝতে পারে মেশিনের ভিতরে ডিভিডি আছে না নেই। যদি ডিভিডি খুব বেশি পরিমাণের দাগ থাকে বা ভেঙ্গে যায় বা নষ্ট হয়ে যায় তবে লেজার দ্বারা এটি পড়া যাবে না। ভেঙে যাওয়া বা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আগে অবধি ডিভিডি বিপজ্জনক নয়। ভাঙা টুকরোগুলি খুব ধারালো হওয়ায় আপনার আঙ্গুল বা পা কেটে যেতে পারে। ডিভিডি প্লেয়ারের লেজার আপনার চোখের ক্ষতি করতে পারে। এটা ডিজিটাল তথ্য সংগ্রহ করে রাখে যা কম্পিউটার বা ডিভিডি প্লেয়ার ব্যবহার করে জানা যেতে পারে। ডিভিডি নিম্নলিখিত কারণে ব্যবহার করা যেতে পারে: ছবি, ভিডিওর মতো তথ্য সঞ্চয় এটি পৃথিবীর উপর কি প্রভাব ফেলেছে ডিভিডি বর্তমান প্রজন্মের ভিডিও প্লে করা ডিভাইসকে ডিজিটাল যুগে আধুনিকীকরণ করেছে। এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল ডিভিডিটিকে ভিডিও ক্যাসেটের পরবর্তী ধাপ হিসেবে ধরা হয়েছিল। একটি ডিভিডি তৈরি করার আগে এ্য জন্য অনেক উদ্ভাবন জড়িত আছে। প্রথমত, কম্পিউটার আবিষ্কার করতে হয়েছিল। আপনি ডিভিডি কিভাবে কাজ করে তা বোঝার চেষ্টা করলে এটি বুঝতে পারবেন। একটি ডিভিডি ডিস্কে একটি ছবি রেকর্ড করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য বাইনারি আকারে কোড করা হয়, ফলে বাইনারি সংখ্যাতত্ত্ব জানা জরুরি ছিল। বল — টানা, প্যাঁচানো বা ত্বরণ সৃষ্টিকারী ঘটনা। যান্ত্রিক সুবিধা বা যান্ত্রিক উপকারিতা — যন্ত্রের মাধ্যমে প্রয়োগকৃত বলের গুণন অনুপাত। গতি — যদি কোনো বস্তুর অবস্থান সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়, তবে তা চলন। স্থির — যদি কোনো বস্তুর অবস্থান সময়ের সাথে পরিবর্তিত না হয়, তবে সেই বস্তু স্থির। দূরত্ব — আদি ও সর্বশেষ অবস্থানের মধ্যবর্তী দূরত্বের দৈর্ঘ্যকে সরণ বলে। সরণ — একটি নির্দিষ্ট দিকে কোনো বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তনকে সরণ বলে। বিদ্যুৎ প্রবাহ — পরিবাহীর মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহই বিদ্যুৎ প্রবাহ। ওহম — রোধ মাপার আদর্শ একক। মেগা-ওহম — দশ লক্ষ ওহমের সমান একক। অ্যামপিয়ার — বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপার একক। ওহমমিটার — ওহমমিটার রোধ মাপার এক ধরণের যন্ত্র। এটি ওহম এককে বিদ্যুৎ মাপে। মেগা-ওহমমিটার — অতি উচ্চ বিভব মাপার যন্ত্র। এর একক মেগা-ওহম। অ্যামিটার — বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপার যন্ত্র। এটি অ্যাম্পিয়ার এককে বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপে। ভোল্টমিটার — দুইটি বিন্দুর বিভব পার্থক্য মাপার যন্ত্র হচ্ছে ভোল্টমিটার। বিভব পতন — যন্ত্রের অভ্যন্তরীণ রোধের জন্য প্রদত্ত ও প্রাপ্ত বিভবের পার্থক্য হচ্ছে বিভব পতন। বিভব পার্থক্য — দুইটি বিন্দুর বিভবের পার্থক্যই হলো বিভব পার্থক্য। সরাসরি প্রবাহ (ডিসি — বিদ্যুৎ প্রবাহ মাত্র একদিকে যায়। পরিবর্তনশীল প্রবাহ (এসি — যে বিদ্যুৎ প্রবাহের দিক নিয়ত পরিবর্তনশীল, তাকে পরিবর্তনশীল প্রবাহ বলে। তড়িৎ কোষ — রাসায়নিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরকারী যন্ত্র। ক্যামেরা শব্দটি ল্যাটিন শব্দ থেকে এসেছে যার অর্থ "ঘর" বা "চেম্বার"। প্রথম দিকে ক্যামেরা ছিল একটি খুব অন্ধকার ঘর যার জানালার শাটারে একটি ছোট ছিদ্র থাকতো। এই 'পিনহোল'-এর মধ্য দিয়ে যাওয়া আলো দূরের দেয়ালে একটি চিত্র তৈরি করতো যা উজ্জ্বল এবং মূল বস্তু তুলনায় উল্টো ছিল। কারও একটি টাওয়ারে ক্যামেরা তৈরি করে তাতে আয়না যুক্ত করার পরিকল্পনা ছিল। অন্ধকার কক্ষের ভেতরে থাকা লোকেরা একটি টেবিলের দিকে তাকিয়েছিল, যার উপর তারা বাইরের বিশ্বকে উল্টোভাবে দেখতে পাচ্ছিল। প্রসঙ্গত এটি তাদের শহরের একটি "পাখি-চোখের দৃশ্য বার্ডস আই ভিউ) তৈরি করেছিল। একে বলা হতো "ক্যামেরা অবস্কুরা"। অবস্কুরা বলতে একটি অন্ধকার ঘর কে বোঝায় যেখানে বাইরের দৃশ্য প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়। প্রথমটি আলি আল-হাসান ইবন আল-হাইথাম নামে একজন পণ্ডিত দ্বারা তৈরি হয়েছিল। তিনি প্রায় ১০০০ খ্রিস্টাব্দে বসরা (বর্তমানে দক্ষিণ ইরাকে) জন্মগ্রহণ করেন। ১৬০০ সালের দিকে, গিয়াম্বাতিস্তা ডেলা পোর্টা নামে এক ব্যক্তি পিনহোল ক্যামেরায় একটি লেন্স যুক্ত করেন। কিন্তু তার প্রায় আড়াইশো বছর পর ১৮৫০ সালে একজন স্কটিশ বিজ্ঞানী স্যার ডেভিড ব্রুস্টার এই পদ্ধতি ব্যবহার করে পিনহোল ক্যামেরা দিয়ে প্রথম বাস্তব ছবি তোলেন। ফটোগ্রাফি বেশ কিছু প্রযুক্তিগত আবিষ্কারের সমন্বয়ের ফলাফল যথা, রাসায়নিক উন্নত কার্যকারিতা এবং চিত্রের স্থায়িত্ব প্রথম স্থায়ী ফটোগ্রাফটি ছিল একটি ছবি যা ১৮২৫ সালে ফরাসি উদ্ভাবক নিসেফোর নিপেসের দ্বারা তোলা হয়েছিল, তবে এটি তৈরি করতে অনেক সময় লেগেছিল। তিনি লুই ডাগুয়েরের সাথে জুটি বেঁধে একসাথে ১৭২৪ সালে একজন জার্মান রসায়নবিদ জোহান হেনরিখ শুল্টজের আবিষ্কারের উপর ভিত্তি করে রূপালী যৌগ নিয়ে পরীক্ষা করেছিলেন। তাদের পরীক্ষার ফলাফল ছিল, আলোর সংস্পর্শে এলে রূপালী বস্তু এবং চকের মিশ্রণ অন্ধকার হয়ে যায়। ব্রিটিশ বিজ্ঞানী উইলিয়াম ফক্স ট্যালবট একটি রূপালী চিত্রপট নিখুঁত করার জন্য একটি উপায় আবিষ্কার করেলেও এটি তিনি গোপন রেখেন। তিনি ১৮১৯ সালে সিলভার হ্যালাইডের দ্রাবক হিসাবে সোডিয়াম থায়োসালফেট দ্রবণ আবিষ্কার করেন এবং ফটোগ্রাফির বাণিজ্যিকীকরণ শুরু করৈন। ইনিই প্রথম ফটোগ্রাফিক "নেগেটিভ" এবং "পজিটিভ" শব্দগুলি ব্যবহার করেন। ১৯০০ সালের আশেপাশে আমেরিকান কোম্পানি ইস্টম্যান কোডাক প্রথম সাদাকালো ছবি তোলার ক্যামেরা "দ্য ব্রাউনি" জনসাধারণের জন্য চালু করে। এই ক্যামেরা ব্যবহার করে অল্প খরচে ছবি তোলা যেত এবং এখান থেকেই "স্ন্যাপশট"-এর ধারণা এসেছে। এটি একটি সাধারণ লেন্স সহ একটি খুব মৌলিক কার্ডবোর্ড বক্স ক্যামেরা ছিল। এটিতে প্রায় আট বা এক ডজন ছবি সংরক্ষণ করতে সক্ষম ফটোগ্রাফিক ফিল্মের রোল ব্যবহার করা হয়েছিল। এইগুলি বেশিরভাগ ফার্মেসিতে ছাপানো যেত। এতে ২ ১/৪-ইঞ্চি (৬ সেমি) বর্গাকার ভালো মানের সাদা-কালো ছবি উঠত, যা অন্ধকারে সংরক্ষণ না করলে বিবর্ণ হয়ে যেত। এই উপলক্ষ্যে ফটো অ্যালবামের জন্য রাসায়নিকভাবে নিষ্ক্রিয় গাঢ় বর্ণের কাগজ আবিষ্কার হয়। "তিন রঙের ইমালসন প্রক্রিয়া" ব্যবহার করে তৈরি প্রথম আধুনিক রঙিন ফিল্মকে কোডাক্রোম বলা হতো। এটি ১৯৩৫ সালের দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইস্টম্যান কোডাক কোম্পানি দ্বারা প্রবর্তিত একটি জনপ্রিয় পণ্য। বর্তমানে ইলেকট্রনিক ক্যামেরায় সাধারণত একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট ব্যবহার করা হয়, যা একটি ছবির প্রতিটি পয়েন্ট বা "পিক্সেল" স্ক্যান করে এবং বৈদ্যুতিক সংকেত তৈরি করে। মৌলিক "এমটি ব্ল্যাক বক্স প্রথম সংস্কারকৃত ক্যামেরা) অন্ধকার ঘরের তুলনায় আকারে ছোট হলেও একটি ঘরের দেয়ালে একটি ছবি প্রজেক্ট করার সাথে পর্দায় একটি ছবি তৈরি করার নীতিগত পদ্ধতিটি একই ছিল। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: যখন আমরা কিছু শুনি, তখন আমাদের কান বাতাসের ক্ষুদ্র কম্পনের প্রতি সাড়া দেয় এবং সেগুলিকে মস্তিষ্কের সংকেতে রূপান্তরিত করে। এই বায়ু কম্পনকে অডিও বা সোনিক ফ্রিকোয়েন্সি বা শ্রবণ কম্পাঙ্ক বলা হয়। এগুলি একটি পুকুরের জলে তৈরি তরঙ্গের মতো, বায়ু সংকুচিত হয় এবং সেকেন্ডে বহুবার প্রসারিত হয়, একে বায়ুর ঘনীভবন ও তনুভবন বলে। কিন্তু সেকেন্ডে কতবার? শ্রবণযোগ্য কম্পাঙ্কের বিস্তার সাধারণত কুড়ি থেকে কুড়ি হাজার বার সেকেন্ডের মধ্যে বলে মনে করা হয়। একজন জার্মান পদার্থবিদ হেনরিক হার্টজের সম্মানে আমরা এটিকে ২০Hz ২০kHz হিসাবে লিখি। 'k' এর অর্থ "এটিকে এক হাজার দিয়ে গুণ করার নির্দেশ" দেওয়া হচ্ছে। হার্টজ একটি আন্তর্জাতিক মান বা এসআই ইউনিট। যখন আমরা কথা বলি, তখন আমরা আমাদের স্বরযন্ত্রের বাতাসকে একটি শ্রবণযোগ্য কম্পাঙ্কে কম্পিত করে থাকি। স্বরযন্ত্রটি আমাদের গলার "ভয়েসবক্স" নামেও পরিচিত। টেলিফোন এবং বেতারর মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসেরও "স্পিকার" প্রয়োজন হয়। তারা একটি ডায়াফ্রাম (পর্দা) নামক শক্ত উপাদানের একটি ডিস্ক ব্যবহার করে বায়ুকে কম্পিত করে, যা একটি ট্রান্সডিউসার নামক একটি তড়িৎ চুম্বকীয় যন্ত্র দ্বারা কম্পিত হয়। "ট্রান্স" মানে স্থানান্তর করা, এবং "ডাক্টো" মানে নেতৃত্ব দেওয়া, তাই এই ক্ষেত্রে ইলেক্ট্রো-মেকানিকাল ট্রান্সডুসার" শব্দটি বোঝায় যে বৈদ্যুতিক সংকেত যান্ত্রিক আন্দোলনের দিকে নিয়ে যায়। যদি অডিও-স্পীকারগুলি খুব ছোট হয় এবং খুব বেশি শব্দ না করে তবে আমরা সাধারণত সেগুলিকে ইয়ারফোন বা হেডফোন বলি। লাউডস্পিকারগুলি বরং বড় আকারের হয় এবং এগুলি বেশ জোরে আওয়াজ করে! প্রথাগত ইয়ারফোন এবং স্পিকার একটি শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্রে স্থগিত একটি ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক কয়েল দ্বারা তৈরি ট্রান্সডিউসারের উপর নির্ভর করে। বর্তমানে অন্যান্য ধরণের ট্রান্সডিউসার রয়েছে যা স্ফটিক ব্যবহার করে। তবে বেশিরভাগ স্পিকারের জন্য, ঐতিহ্যগত নকশাটিই আদর্শ (যদিও আধুনিক উপকরণগুলি তাদের কার্যক্ষমতাকে ব্যাপকভাবে উন্নত করেছে)। প্রকৃতপক্ষে, স্পিকার এবং মাইক্রোফোনগুলি বেশ একই রকম। স্পিকারগুলিকে আওয়াজ বের করার জন্য প্রচুর পরিমাণে বাতাস আন্দোলিত করতে হয় তাই এটি বড় ও ভারী হয়, তুলনামূলকভাবে মাইক্রোফোন বরং দুর্বল শব্দ-তরঙ্গ শনাক্ত করতে হয়। স্পিকার এবং মাইক্রোফোনগুলি আমরা যেই কম্পাঙ্কের বিস্তারে শব্দ শুনতে পারি তার সব বুঝতে পারে না, এই কারণেই উচ্চ-বিশ্বস্ততা সিস্টেমে, উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সিগুলি পুনরুত্পাদন করার জন্য ছোট "টুইটার" স্পিকার রয়েছে এবং নিম্ন বেস নোটগুলির জন্য বড় "উফার" রয়েছে। এছাড়া অন্যান্য মিড-রেঞ্জ মধ্যম বিস্তারের স্পিকারও আছে। আপনি যদি উফারের কাছে আপনার হাত দিয়ে যন্ত্রটি ধরে রাখেন এবং ভলিউম বাড়িয়ে দেন তবে আপনি কম কম্পাঙ্কের শব্দ তরঙ্গ অনুভব করতে পারবেন। বেশিরভাগ সাধারণ গৃহস্থালীর স্পিকারগুলির ছোট প্রান্তে ট্রান্সডিউসারের সাথে সংযুক্ত একটি শক্ত কাগজের শঙ্কু দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছে এবং মুক্তভাবে স্পন্দন চলাচলের অনুমতি দেওয়ার জন্য বড় প্রান্তটি একটি নমনীয় ফোমের মতো উপাদান দ্বারা বেষ্টিত। শব্দ তরঙ্গ ঘরের বাতাসের মাধ্যমে শ্রোতার কানে এসে পৌঁছায়। ট্রান্সডুসারের বিদ্যুৎ উৎস দ্বারা উত্পন্ন সংকেতের সাথে সিঙ্ক হয়, সাধারণত একটি পরিবর্ধক রেডিও, ফোনো, সিডি বা অন্যান্য ডিজিটাল ইনপুট বাজায়। বেতার কোন সিডি বা অন্যান্য ডিজিটাল ইনপুট বাজানো একটি বিবর্ধক এর উৎস রূপে কাজ করে। এই উৎসের সিগনালের সাথে ট্রান্সডিউসারে পাঠানো বিদ্যুত সুসংগত থাকে। ভ্যাকুয়াম ক্লিনার হল এমন একটি যন্ত্র যা মেঝে বা কার্পেটের ছোট ছোট ধুলো, গুঁড়ো, কোন কিছুর ছোট টুকরো এবং অন্যান্য ছোট ছোট ময়লা টেনে নেয় এবং যন্ত্রের ভেতরে একটি সিল করা থলিতে জমা করে। পরে থলিটির থেকে সংগৃহীত ময়লা বের করে ফেলে দেওয়া হয়। ভ্যাকুয়াম ক্লিনার অনেক ধরনের এবং আকারের হতে পারে, কিন্তু মূল নীতি একটাই। একজন ব্রিটিশ প্রকৌশলী হুবার্ট সিসিল বুথ ১৯০১ সালের ৩০শে আগস্ট ভ্যাকুয়াম ক্লিনার আবিষ্কারের জন্য ব্রিটিশ পেটেন্ট পান। বেশিরভাগ ভ্যাকুয়াম ক্লিনার একটি প্লাগের সাথে সংযুক্ত একটি কর্ড থেকে তাদের শক্তি পায়, যা বৈদ্যুতিক গ্রিডে প্লাগ করা হয়। তবে কিছু হাতে ধরা ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যাটারির সাহায্যে চলে যা মাঝে মাঝে রিচার্জ করতে হয়। ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের ভেতরে একটু পেছনের দিকে থাকে একটি বা একাধিক অভ্যন্তরীণ পাখা। এটি সাধারণত একটি গ্রিল দিয়ে ঢেকে রাখা থাকে বা ভ্যাকুয়ামের গভীরে লুকিয়ে রাখা থাকে যেন ভুলবশত ব্যবহারকারীর আঙ্গুলে আঘাত না লাগে বা কোনো শিশু খেলার ছলে দুর্ঘটনা না ঘটায়। এই ফ্যান ভ্যাকুয়ামের বাইরে থেকে ভেতরে থাকা ব্যাগে বাতাস টানে। বাতাস ব্যাগটির মধ্য দিয়ে যাতায়াত করতে পারে তবে তীব্র গতিতে বায়ুর শোষণের ফলে ব্যাগে ঢুকে পড়া ধুলো এবং ছোট টুকরো আটকে রাখে। এটি একসময় কাপড়ের তৈরি ছিল, কিন্তু এখন সাধারণত কাগজ দিয়ে তৈরি করা হয় যা ধ্বংসাবশেষ এবং সবকিছু নিষ্পত্তি করা যায়। কিছু সাম্প্রতিক ভ্যাকুয়াম একটি প্লাস্টিকের ট্রে বা কাপ ব্যবহার করে যা অপসারণ করা যায়, খালি করা যায় এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য পুনরায় ব্যবহারের জন্য ভিতরে রাখা যায়। ভ্যাকুয়াম সাধারণত বিপজ্জনক নয়। তবে বাইরে যেখানে আবহাওয়া ভিজে সেখানে এগূলি ব্যবহার করা হলে ভিতরের আহিত বিদ্যুত থেকে কোনো মানুষ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হতে পারে। আপনি যদি ভ্যাকুয়াম যন্ত্রের হোস পাইপ কারও চোখের সামনে রাখেন তবে তার দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হতে পারে। ভ্যাকুয়াম ক্লিনার কার্পেট ও মেঝেতে থাকা ধুলো ছোট ছোট টুকরো এবং অন্যান্য ময়লা শুষে নিয়ে ঐ স্থান পরিষ্কার করে। নির্মাণশৈলীর উপর নির্ভর করে বায়ু বিভিন্ন পদ্ধতিতে ভ্যাকুয়াম ক্লিনারে প্রবেশ করে। একটি লম্বা খাঁড়া ভ্যাকুয়ামে, বায়ু ভ্যাকুয়ামের মাথার অংশ দিয়ে টানা হয়, যার পাখা মেঝেতে থাকে। অন্যান্য মডেলগুলিতে একটি নমনীয় হোস পাইপবিশেষ ব্যবহার করে বা (ইন হ্যান্ড-হেল্ড কনফিগারেশনে নাক" এর মধ্যে দিয়ে বায়ু ভেতরে প্রবেশ করে। কিভাবে এটি বিশ্বে প্রভাব ফেলেছে এটি বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ময়লা স্থানান্তরিত করেছে, বা বলা যায় বিভিন্ন প্রান্তের ময়লা একত্র করছে। এটি মেশিনের আরেকটি উদাহরণ যা একটি ঝাড়ু বা ন্যাতার চেয়ে কম পরিশ্রম করে ভালো কাজ করে। এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল বৈদ্যুতিক শক্তি, যা ভ্যাকুয়াম ক্লিনারকে শক্তি দেয়, ফ্যানকে ঘোরানোর পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে হয়েছিল। ফ্যান একটি মোটর দ্বারা চালিত হয়, সেটিও উদ্ভাবন করতে হয়েছিল। একটি লিভার হল এমন একটি বস্তু যার একটি কীলক (পিভট) বিন্দু বা 'আলম্ব ফালক্রাম) থাকে এবং সেটি ব্যবহার করা হয়, অন্য বস্তুতে প্রয়োগ করা বলকে গুণ করতে। লিভারগুলি দেখতে সাধারণত লম্বা এবং সরু হয় এবং এটি একটি কঠিন দণ্ড দিয়ে তৈরি হয়। ছয়টি সরল যন্ত্রের মধ্যে লিভার হল একটি। প্রকৃতিতেই লিভার দেখতে পাওয়া যায়। আসলে, তোমার বাহু এবং তোমার চোয়াল দুটিই লিভারের উদাহরণ। প্রথম যান্ত্রিক লিভার যে কে আবিষ্কার করেছিলেন তা বলা অসম্ভব। প্রস্তর যুগ থেকেই মানুষ যান্ত্রিক লিভার ব্যবহার করে আসছে। লিভার সম্পর্কিত প্রাচীনতম অবশিষ্ট লেখাগুলি খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীর এবং সেগুলি দিয়েছিলেন আর্কিমিডিস। আমাকে দাঁড়ানোর জায়গা দাও, আমি পৃথিবীকে নড়িয়ে দেব। এটি আর্কিমিডিসের একটি মন্তব্য, যিনি প্রথম গাণিতিকভাবে বর্ণনা করেছিলেন যে কীভাবে লিভারের সাহায্যে প্রযুক্ত বল গুণিতক হয়ে যায়। একটি লিভারের সাহায্যে মানুষ কম শক্তি ব্যবহার করে কাজ করতে পারে। একটি লিভার সাধারণত বস্তু সরাতে বা উত্তোলন করতে ব্যবহার করা হয়। কখনও কখনও এটি বস্তুর বিরুদ্ধে ধাক্কা দিতে ব্যবহার করা হয়, কিন্তু আসলে তাদের সরানো হয় না। লিভারের দণ্ডের এক প্রান্তে বৃহত্তর দূরত্বের উপর শুধুমাত্র একটি ছোট বল প্রয়োগ করে, অন্যপ্রান্তে ছোট দূরত্বের উপর একটি বৃহৎ বল পাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। বাইরের শক্তি থেকে প্রযুক্ত শক্তি, যা এর ওপর কাজ করে, তা থেকেই এর শক্তি আসে। যাতে লিভারটি সফলভাবে ব্যবহার করা যায় এবং এর যান্ত্রিক সুবিধা অর্জন করা যায়, তার জন্য এই সরল যন্ত্রের ওপর তোমাকে বল প্রয়োগ করতে হবে। লিভারের এক প্রান্তে প্রয়োগ করা বল লিভারের অন্য প্রান্তে স্থানান্তরিত হয়। লিভারের আসল শক্তি আসে এর যান্ত্রিক সুবিধা থেকে। লিভারের সাহায্যে একটি বস্তু সরানোর সময় কম প্রচেষ্টা ব্যয় করে কাজ হয়, কিন্তু এর মধ্যে একটি হিসেব আছে। যে ব্যক্তি বা বস্তু বল প্রয়োগ করছে, সে যতটা দূরত্বে যাবে, যার ওপর বল প্রয়োগ করা হচ্ছে সেই বস্তুটি তার থেকে কম দূরত্বে সরবে। উদাহরণস্বরূপ, একটি বোর্ডকে তুলে ফেলার জন্য একটি শাবল ব্যবহার করা যেতে পারে কারণ শাবল ব্যবহারকারী ব্যক্তি অনেক বেশি দূরত্বে অনেক কম শক্তি ব্যবহার করে এবং বোর্ডটির ওপর অল্প দূরত্বে প্রচুর বল প্রযুক্ত হয়। আরেকটি উদাহরণ হল একটি গুলতি। তুমি গুলতির উপর ভার চাপাও, এটিকে পেছনে টেনে ধরো, এবং এটি বস্তু(গুলি)কে নিক্ষেপ করে অনেক দূরে। এই সাধারণ যন্ত্রটি খুব প্রাচীন যুগেও ব্যবহৃত হত। লিভারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে। লিভার নিজেই এবং তার আলম্ব। দণ্ডের ওপর আলম্ব কোথায় রাখা হচ্ছে তার ওপর নির্ভর করে যে লিভারযুক্ত বস্তুটি কতদূর সরে যাবে এবং এটি সরানোর জন্য কতটা বল প্রয়োজন হবে। যদি লিভারের একপ্রান্তে ওজন রাখা থাকে, তবে একজন ব্যক্তি লিভারের অন্য দিকে চাপ দিয়ে ওজনটি তুলতে পারবে। একজন ব্যক্তি আলম্ব থেকে যতদূরে গিয়ে চাপ দেবে, তত কম বল ব্যক্তিটিকে প্রয়োগ করতে হবে ওজনটি তোলার জন্য। যদি একই দূরত্বে ওজনটিকে তুলতে হয়, বলটি দীর্ঘ দূরত্বে প্রয়োগ করতে হবে। বিজ্ঞানে, আমরা বলি যে কিছু একটা নির্দিষ্ট দূরত্বে নিয়ে যেতে কতটা প্রচেষ্টা লাগে, তাকে বলে "কাজ। একটি লিভারের সাহায্যে, তোমার লিভার যন্ত্রটি যত দীর্ঘই হোক না কেন তুমি সবসময় একই পরিমাণ কাজ করবে। কিন্তু তুমি যদি লিভারের আলম্ব থেকে আরও দূরে চলে যাও, তাহলে একই পরিমাণ কাজ করার জন্য তোমাকে এতটা কষ্ট করতে হবে না। লিভারগুলি বিপজ্জনক হতে পারে কারণ তারা বলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। কিন্তু সকলেই সব সময় লিভার ব্যবহার করে এসেছে একে বিপজ্জনক না ভেবে। প্রতিবার যখন তুমি একটি দরজা খোলো, তুমি আসলে একটি লিভার ব্যবহার করছো। বেশিরভাগ যে লিভারগুলি আমরা ব্যবহার করি, সেগুলি নিরাপদ। কিন্তু মানব ইতিহাস জুড়ে, লিভারগুলি অস্ত্র হিসাবেও ব্যবহৃত হয়েছে। লিভার অস্ত্রের কিছু উদাহরণ হল নানচাকু, গুলতি এবং বর্শা। লিভার আসলে তিন ধরনের! তাদের বলা হয় প্রথম-শ্রেণীর লিভার, দ্বিতীয়-শ্রেণীর লিভার এবং তৃতীয়-শ্রেণীর লিভার। একটি মালবাহী ঠেলা-গাড়ি বা হুইল ব্যারো একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর লিভারের উদাহরণ। দ্বিতীয় শ্রেণীর লিভারের ক্ষেত্রে, বাধকটি প্রচেষ্টা এবং আলম্বের মধ্যে অবস্থিত। বল প্রযুক্ত হবে গাড়ির হাতলে, গড়ির ওজন তোলার জন্য তোমাকে যেখানে টানতে হবে। সামনের চাকার অক্ষদণ্ড বা অ্যাক্সেলের উপর অবস্থিত হয় আলম্ব। কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে লিভার আমাদের কাজ করার পদ্ধতিটির ব্যাপকভাবে পরিবর্তন করেছে। এটি আমাদের কম সংস্থান দিয়ে আরও কাজ করতে সহায়তা করেছে। এটি কৃষির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এটি আশ্রয়কেন্দ্র এবং অন্যান্য ধরণের ভবন নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রকৃত পক্ষে, লিভারগুলি এত দরকারি এবং এত সাধারণ, যে তারা অন্যান্য প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতেও ভূমিকা নিয়েছে। এটি তৈরি করার আগে কোন ধারণা(গুলি) এবং/অথবা উদ্ভাবনগুলি বিকাশ করতে হয়েছিল লিভার ছয়টি সরল যন্ত্রের মধ্যে একটি। তাদের কোন পূর্ব উদ্ভাবনের প্রয়োজন ছিল না। মানুষের দ্বারা আবিষ্কৃত প্রথম যন্ত্রটিই ছিল সম্ভবত একটি লিভার। জর্জ হেইলমেয়ার এলসিডি ডিসপ্লে আবিষ্কার করেন। তিনি একজন আমেরিকান প্রকৌশলী ছিলেন যিনি ২০১৪ সালে ৭৭ বছর বয়সে মারা যান। এলসিডি ডিসপ্লে চালু করার জন্য বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করতে হয়। এটি ব্যাকলাইট করার জন্য শক্তি প্রদান করতে এবং ডিসপ্লের আকৃতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। এলসিডি এর পুরো কথা এল দিয়ে লিকুইড সি দিয়ে ক্রিষ্টাল ডি দিয়ে ডিসপ্লে। নাম অনুসারে, এটি একটি ডিসপ্লে যা তরল ক্রিস্টাল ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। ডিসপ্লে স্ক্রিনের মাধ্যমে আলোর উত্তরণ নিয়ন্ত্রণ করতে তরল স্ফটিক ব্যবহার করা হয়। যেখানে আলোর মাধ্যমে পর্দার ঔজ্জ্বল্য নির্ভর, আলো যেতে দিলে পর্দা উজ্জ্বল দেখায় এবং যেখানে আলো আটকালে সেখানে পর্দা অন্ধকার দেখায়। প্রাকৃতিক অবস্থায় তরল স্ফটিক কুণ্ডলিত কিন্তু অনুমানযোগ্য আকারে থাকে। এগুলি ডিসপ্লেতে পোলারাইজিং ফিল্টারের একটি জোড়ার মধ্যে অবস্থিত। পোলারাইজিং ফিল্টারগুলিকে একটি পাতলা পাত হিসাবে ভাবা যেতে পারে যা শুধুমাত্র একবার রূপ পরিবর্তনে আলোর তরঙ্গগুলিকে নিজেকে অতিক্রম করতে দেয়। একটি এলসিডি ডিসপ্লেতে দুটি পোলারাইজিং ফিল্টার সারিবদ্ধ থাকে এবং তাদের পাতগুলি একই দিকে থাকে। প্রথম ফিল্টারের মধ্য দিয়ে যাওয়া আলোকে পোলারাইজ করা হয়। পোলারাইজ করা আলো তরল স্ফটিক বরাবর চলে যাওয়ার সাথে সাথে এটি স্ফটিক দ্বারা পরিচালিত হয় এবং পোলারাইজিং ফিল্টারের দ্বিতীয় সেটের সমান্তরালে গিয়ে পড়ে। যেহেতু আলোক তরঙ্গগুলি পোলারাইজিং ফিল্টারের সমান্তরাল তাই সেগুলি আর বাধা পায় না। যখন তরল স্ফটিকগুলিতে একটি ভোল্টেজ প্রয়োগ করা হয়, তখন তাদের নির্দিষ্ট করে রাখা প্যাঁচ সামান্য খুলে যায়, পোলারাইজ হওয়া আলোর স্থিতিবিন্যাস পরিবর্তন করে যাতে এটি আর দ্বিতীয় পোলারাইজিং ফিল্টারের সমান্তরালে গিয়ে পড়ে না। আলো ফিল্টার দ্বারা আলোকে অবরুদ্ধ যায়, ফলে সেই সময়ে পর্দাটি অন্ধকার দেখায়। এলসিডি ডিসপ্লেতে তরল স্ফটিকের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত আলাদা আলাদা অংশ থাকে। এগুলোর সংখ্যা মাত্র কয়েকটি (ঠিক যেমন একটি ঘড়িতে থাকে) থেকে কয়েক হাজার বা মিলিয়ন পর্যন্ত হতে পারে (যেমন একটি কম্পিউটার ডিসপ্লে বা টেলিভিশনে)। গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হলে এলসিডি স্ক্রিন গুলি নিরাপদ। অন্যথায় অন্য যে কোনো বৈদ্যুতিক মেশিনের মতো ক্ষতিগ্রস্ত এলসিডি ডিসপ্লের সংস্পর্শে এলে বৈদ্যুতিক শক লাগার ঝুঁকি রয়েছে। এটি একটি স্ক্রিনে ছবি এবং চলমান ছবির তথ্য দেখায়। অনেক ইলেকট্রনিক ডিভাইসের স্ক্রিনই এলসিডি স্ক্রিন। কিছু ডিসপ্লে স্ক্রিনে আলোকসজ্জা প্রদানের জন্য প্রাকৃতিক অ্যামবিয়েন্ট আলোর উপর নির্ভর করে থাকতে হয় এবং সাধারণত ডিসপ্লের পিছনে একটি প্রতিফলিত পৃষ্ঠ থাকে যাতে ডিসপ্লের মধ্য দিয়ে ডিসপ্লেতে প্রবেশ করে তার পৃষ্ঠে ফিরে আসা কোনো প্রাকৃতিক আলো প্রতিফলিত হয়। অন্যান্য ধরণের ডিসপ্লেতে ব্যাকলাইটিং থাকে, যেখানে ডিসপ্লের পিছনে একটি বৈদ্যুতিক আলোর উৎস থাকে যা ডিসপ্লেকে আলোকিত করে যেখানে আলোর বিনা বাধায় যেতে দেয়। আসল পুরানো এলসিডিতে শুধুমাত্র দুটি ভিন্ন 'রঙ' ছিল, একটি অন্ধকার এবং একটি আলোকিত, মাত্র দুটিই তীব্রতা (চালু এবং বন্ধ) ছিল এতে। রঙগুলি সাধারণত কালো এবং হালকা ধূসর (ডিসপ্লের মাধ্যমে পরিবেষ্টিত আলোর দ্বারা উত্পাদিত রঙ) ছিল। অতি সম্প্রতি, পরিবর্তনশীল তীব্রতা সহ এলসিডি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে প্রতিটি তরল স্ফটিকের উপর প্রযোজ্য ভোল্টেজকে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে যাতে মোচড়ানোর পরিমাণ বৈচিত্র্যময় হয় এবং তাই আলোর পরিমাণ ভিন্ন হয়। রঙিন এলসিডিগুলিও তৈরি করা হয়েছে (যেমন রঙিন টেলিভিশনগুলিতে ব্যবহৃত হয়)। এগুলি লক্ষ লক্ষ বিন্দু (বা পিক্সেল) নিয়ে গঠিত, যার প্রতিটিতে বেশ কয়েকটি রঙিন বিভাগ রয়েছে যা পৃথকভাবে বিভিন্ন তীব্রতায় চালু করা যেতে পারে। যেহেতু পিক্সেল বিভাগগুলি খুব ছোট এবং একসাথে খুব কাছাকাছি, আমাদের দৃষ্টি এই রঙের সংমিশ্রণটিকে একক ছায়া হিসাবে ব্যাখ্যা করে৷ তাই ডিসপ্লে লক্ষ লক্ষ সম্ভাব্য রং উপস্থাপন করতে সক্ষম। বিশ্বের উপর এর প্রভাব কি এলসিডি এটির প্রধান বিকল্পগুলির তুলনায় খুব কম শক্তি ব্যায় করে। এইভাবে এটি শক্তি অপচয় আটকিয়েও ভাল গুণমান বিশিষ্ট ছবি দেখায়। অনেক কম্পিউটার, ফোন এবং টেলিভিশনে এলসিডি স্ক্রিন ব্যবহার করা হয়। আপনি এই বর্ণনাটি একটি এলসিডি ডিসপ্লে ব্যবহার করে পড়ছে এমন সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না! এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল ফ্রিডরিখ রেইনিৎজারের তরল স্ফটিক আবিষ্কার না হলে,একটি লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে তৈরি করা অসম্ভব ছিল। ১৯৩৪ সালে এনরিকো ফার্মি এবং তার সহকর্মীরা যখন ইউরেনিয়ামকে নিউট্রন কণা দিয়ে আঘাত করার ফলাফল অধ্যয়ন করেন, সেই সময় থেকে মানুষ বুঝতে শুরু করে যে পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করে একটি বোমা তৈরি করা যেতে পারে — যে কোন শক্তি দ্রুত মুক্তি পেলে সেটি বোমায় পরিণত হতে পারে। এই ধারণাটিকে সক্রিয়ভাবে বাস্তবে রূপ দিয়ে বোমা তোইরির জন্য বিজ্ঞানীদের রাজী করতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এসে গিয়েছিল। হিটলারের শাসনে, জার্মানরা এই ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি প্রাথমিক অনুসন্ধান করে ফেলেছিল এবং তারা সঠিক পথেই এগোচ্ছিল। কিন্তু তারা বোমা তৈরির মতো ক্ষমতায় কখনোই পৌঁছোতে পারেনি। মিত্রশক্তি জার্মানদের এই প্রচেষ্টা সম্পর্কে জানত, তারা সক্রিয়ভাবে অন্তর্ঘাত চালিয়েছিল এবং তাদের ধ্বংস সাধনের চেষ্টা করছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্রিটেন এবং কানাডাকে সঙ্গে নিয়ে একত্রে ম্যানহাটন প্রজেক্ট শুরু করেছিল, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে তৎকালীন মিত্র সোভিয়েত ইউনিয়নকে এর থেকে বাদ রেখেছিল। ম্যানহাটন প্রকল্পটি রবার্ট ওপেনহাইমারের নেতৃত্বে শুরু হয়েছিল, বিশেষভাবে প্রথম পারমাণবিক বোমার নকশা করা এবং তারপর বোমা নির্মাণের জন্য। মার্কিন নেতৃত্বাধীন এই স্বাধীন প্রচেষ্টাগুলির ওপর সোভিয়েতরা শুরু থেকেই নজর রেখে গোয়েন্দাগিরি করে যাচ্ছিল। এটা বলা যেতে পারে যে এটি ছিল ভবিষ্যৎ স্নায়ু যুদ্ধের (কোল্ড ওয়্যার) প্রাথমিক পদক্ষেপ, কারণ পারমাণবিক বোমা ভূ-রাজনৈতিক শক্তির ভারসাম্যের পরিবর্তন করে দিয়েছিল। লক্ষণীয় যে সোভিয়েতরা প্রথম থেকেই পদার্থবিজ্ঞানের এই নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বড় অবদান রেখে চলেছিল এবং অনেকাংশেই ম্যানহাটন প্রজেক্ট থেকে শুধুমাত্র গুপ্তচরবৃত্তির তথ্য ব্যবহার করেই তাদের নিজস্ব বোমা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল। এটি ছিল তাদের লক্ষ্য সংরক্ষণের জন্য যাচাইকরণ এবং সরলীকরণের একটি সরঞ্জাম। ==এটি তৈরি করার আগে কোন ধারণা(গুলি) এবং/অথবা উদ্ভাবনগুলি বিকাশ করতে হয়েছিল একটি অস্থায়ী তালিকায় অবশ্যই অগ্নি, সরঞ্জামের ব্যবহার, বিজ্ঞান, যন্ত্রবিদ্যা, ধাতুবিদ্যা, খনিজবিদ্যা, রসায়ন, বিস্ফোরক, গণিত (জ্যামিতি এবং বীজগণিত পদার্থবিদ্যা, তেজস্ক্রিয়তা সংক্রান্ত বিজ্ঞান, প্রকৌশল, অর্থনীতি, রাজনীতি এবং জাতিরাষ্ট্র আধুনিক" যুদ্ধাবস্থা (উত্তর শিল্প যুগ) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ইউরেনিয়াম এবং প্লুটোনিয়ামের মতো ভারী নিউক্লিয়াসে বন্ধনী শক্তি অর্থাৎ ওই পরমাণুগুলিতে কত শক্তি সঞ্চিত থাকে তা আবিষ্কার করতে হয়েছে। 'সঙ্কট ভর' এ (ক্রিটিক্যাল মাস) পৌঁছাতে সক্ষম উপাদান তৈরির প্রক্রিয়াটি খুবই কঠিন এবং সেটি প্রকৌশলী ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধক ছিল। পারমাণবিক বোমা দুই প্রকার বিদারণ ফিশন) বোমা এবং একীকরণ ফিউশন) বোমা। বিদারণ মানে বিচ্ছিন্ন হওয়া এবং একীকরণ মানে একীভূত হওয়া। বিদারণ বোমা যে নীতিতে কাজ করে সেটি হল, অনেক প্রোটন এবং নিউট্রনকে একটি নিউক্লিয়াসের মধ্যে একত্রিত রাখতে প্রচুর শক্তির প্রয়োজন হয়। একে মনে করতে পারো, একটি ভারী গাড়িকে গড়িয়ে পাহাড়ের ওপরে উঠিয়ে নিয়ে যাবার মতো। নিউক্লিয়াসকে বিভক্ত করলে সেই শক্তির কিছু অংশ মুক্তি পায়। ভেঙে ফেলার ফলে যে পরমাণু পাওয়া গেল তাদের নিউক্লিয়াস অস্থিতিশীল থাকে, যার মানে তারা সামান্য বা কোন ধাক্কা ছাড়াই আবার ভেঙে যায়। যখন একটি নিউট্রন, একটি অস্থিতিশীল নিউক্লিয়াসে আঘাত করে, ঠিক কেউ যেমন পাহাড়ের চূড়ায় গাড়িকে নিচের দিকে ধাক্কা দেয়, সেইরকমই এটি সেই নিউক্লিয়াসকে ভেঙ্গে ফেলে এবং আরও কয়েকটি নিউট্রনকে মুক্ত করে দেয়। এই অস্থির পরমাণুগুলির ঘনত্ব যদি বৃদ্ধি করা হয়, একটি ক্ষয় থেকে প্রাপ্ত নিউট্রন আরেকটি পরমাণুকে ধাক্কা মেরে ভেঙে ফেলবে, এই ঘটনার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। পরমাণুর যে ঘনত্বে বিক্রিয়াটি নিজেই চলতে থাকে তাকে বলা হয় সঙ্কট ভর এবং বিক্রিয়াটিকে বলা হয় প্রবাহ বিক্রিয়া চেন রিয়্যাকশান)। বিক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে, শক্তি নির্গত হয় এবং পরের একটি বা দুটি ধাপ শুরু হয়ে যায় এবং তাই বিক্রিয়া ও তার সঙ্গে অপ্রতিরোধ্য পরিমাণে শক্তি মুক্তি চলতে থাকে যতক্ষণ না বিদারণ (অস্থিতীশীল) উপাদানটি শেষ হয়ে যায়। একীভূত বোমা র প্রথম ধাপে, একটি বিদারণ বোমা দিয়ে হাইড্রোজেনকে প্রচণ্ড তাপমাত্রায় গরম করে প্রাথমিক শক্তি তৈরি হয়। সূচনাকারী বিদারণ বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং হাইড্রোজেন বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার মধ্যে সেকেন্ডের ভগ্নাংশ সময়ে, তাপমাত্রার কারণে এটি একীভূত হয়ে হিলিয়াম তৈরি করে এবং বহুগুণ বেশি শক্তি মুক্ত হয়। একটি দূষিত "পারমাণবিক" বোমার বিশেষ ঘটনা একটি দূষিত বোমাকে আলগাভাবে পারমাণবিক বোমাও বলা যেতে পারে তবে এতে বিদারণ বোমার উপাদানের প্রয়োজন হয় না, রাসায়নিক অস্ত্রের সাথে এর মিল বেশি। এটি একটি এলাকা জুড়ে তেজস্ক্রিয় দূষক ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য একটি প্রচলিত বিস্ফোরক ব্যবস্থা ব্যবহার করে। এখন পর্যন্ত এই ধরনের কোন বোমা ব্যবহার করা হয়নি। তবে এর প্রভাবগুলি চেরনোবিলের মতো বৃহৎ বায়ুমণ্ডলীয় পারমাণবিক বিপর্যয়ের মতোই হবে। সংরক্ষিত অবস্থায় বোমাটি খুব বিপজ্জনক নয়, কারণ একে চালু করতে বেশ কিছু প্রচেষ্টা লাগে। একবার বিস্ফোরিত হলে তা অত্যন্ত বিপজ্জনক। এমনকি যারা বিস্ফোরণ ও আগুন থেকে বেঁচে যায় তারাও বিভিন্ন মাত্রার বিকিরণের শিকার হয় (বেশিরভাগই নির্ভর করে তারা বোমার কতটা কাছাকাছি ছিল)। বিস্ফোরণে মৃত্যু, ক্যান্সার, লিউকিমিয়া বা প্রজনন অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে, প্রজনন অঙ্গের ক্ষতি হলে জন্ম ত্রুটি, বা এমনকি সম্পূর্ণ বন্ধ্যাত্বও আসতে পারে। যুদ্ধে মাত্র দুটি পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বোমা ফেলেছিল জাপানের হিরোশিমা এবং নাগাসাকি শহরে। এই বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা ছিল কয়েক লাখ। হিরোশিমায়, বিস্ফোরণের তাৎক্ষণিক প্রভাবে প্রায় ৭০,০০০ মানুষ মারা যায়। এর পরে, পুড়ে যাওয়া, বিকিরণ এবং সেই সম্পর্কিত রোগে ৯০,০০০ থেকে ১,৪০,০০০ এর মধ্যে আরও মানুষ মারা যায়। এটি এমন একটি ঘটনা যার ফলে মানুষ, পরিবেশ বা দক্ষতার ওপর গভীর প্রভাব পড়েছে। ১৯৫৪ সালে প্রথম পারমাণবিক চুল্লি নির্মাণের পর থেকে পারমাণবিক দুর্ঘটনার প্রভাব একটি বিতর্কের বিষয় হয়ে উঠেছে। পারমাণবিক সাবমেরিন দুর্ঘটনাগুলির মধ্যে রয়েছে কে-১৯ (১৯৬১ কে-১১ (১৯৬৫ কে-২৭ (১৯৬৮ কে-১৪০ (১৯৬৮ কে-৪২৯ (১৯৭০ কে-২২২ (১৯৮০ এবং কে- ৪৩১ (১৯৮৫) দুর্ঘটনা। পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ, যেকোনো বিস্ফোরণের মতো, তাপ এবং গতিশক্তির (বল) আকারে প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত করে, এটি শব্দ, তাপ এবং আলোর জন্যও দায়ী। একটি বিস্ফোরণের আকার বোমার উৎপন্ন বস্তুর (শক্তি) উপর নির্ভর করে এবং সেটি নির্ভর করে তার গঠনের ওপর। এটি একটি "যুদ্ধক্ষেত্র" মোটামুটি ছোট পারমাণবিক বিস্ফোরণ থেকে শুরু করে একটি খুব বড় শহর ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট বড় বিস্ফোরণ পর্যন্ত হতে পারে। পারমাণবিক যন্ত্রের শক্তি মুক্ত করার ক্ষমতা এতটাই বেশি যে এটি মানবজাতির সবচেয়ে শক্তিশালী বিস্ফোরণগুলির মধ্যে একটি। বাতাসে বিস্ফোরিত পারমাণবিক অস্ত্র থেকে নির্গত শক্তি চারটি উপায়ে বিভক্ত হয়: * বিস্ফোরণ—মোট শক্তির ৪০ থেকে ৫০% * তাপীয় বিকিরণ মোট শক্তির ৩০ থেকে ৫০% * আয়নীয় বিকিরণ মোট শক্তির ৫% * অবশিষ্ট বিকিরণ মোট শক্তির ৫ থেকে ১০% বোমার উৎপন্ন বস্তু এবং বিস্ফোরণের পরিবেশের উপর নির্ভর করে, এটি স্থলভূমিতে আঘাত তরঙ্গ তৈরি করতে পারে, যা প্রাকৃতিকভাবে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পের চেয়েও শক্তিশালী। সেই শক্তি এবং শব্দ তরঙ্গ একাই যথেষ্ট দূরত্বে পৌঁছাতে পারে এবং একাই ঘরবাড়ি ধ্বসিয়ে দিতে পারে এবং মানুষকে শেষ করে দিতে পারে। বিস্ফোরণটি এতটাই শক্তিশালী যে এর কেন্দ্রে একটি শূন্যতা তৈরি হয়; যাতে শক্তি সম্প্রসারণ শেষ হয়ে যাবার পরে বাতাসকে আবার বিস্ফোরণ বিন্দুতে টেনে নেওয়া হয়। এই বিশাল শক্তি শুধুমাত্র সূর্যের চেয়ে কয়েকগুণ শক্তিশালী একটি আলো তৈরি করে (বস্তুর উচ্চ শক্তির সংঘর্ষের কারণে) তা নয় চারপাশের বাতাসকেও দূরে ঠেলে দেয়, এটিকে প্রসারিত করতে বাধ্য করে, এই ত্বরণ এত শক্তিশালী একটি আঘাত তরঙ্গ তৈরি করে যা সম্পূর্ণ শহরগুলিকে নিজেই ধ্বংস করতে সক্ষম। এর গতিশক্তিও তাপে পরিণত হয়ে একটি বিশাল আগুনের গোলা তৈরি করে। শুধুমাত্র এই তাপই মানুষকে পুড়িয়ে মেরে দেবে এবং বিস্ফোরণের স্থান থেকে মাইলের পর মাইল দূরে আগুনের সৃষ্টি করবে। কিন্তু প্রধান ধ্বংস এবং প্রভাব হল বিকিরণ যা আশেপাশের লোক, যারা অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল, তাদের জন্য ভয়ানক দুর্ভোগ নিয়ে আসে। শুধুমাত্র তাদেরই নয়, এছাড়াও যারা পরবর্তী তেজস্ক্রিয় দূষণের সীমার মধ্যে বসবাস করে, তাদের ওপরে বিষক্রিয়া হয় এবং কয়েক প্রজন্মের (জীবনকাল) জন্য জিনগত ত্রুটি সৃষ্টি করে। অন্য যেকোন ধরনের বোমা, যেগুলিকে জীবন বা স্থাপনার কৌশলগত উদ্দেশ্যে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়, তার থেকে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার একদম আলাদা। এটি এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে আছে এবং দীর্ঘ ও প্রকাশ্য সংঘাত এড়াতে সেগুলি প্রাথমিকভাবে একটি প্রতিরোধক এবং রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে। লক্ষ্য করো যে এই বোমা কি ভাবে ব্যবহার করা হবে তার দিকে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়। একটি "অশোধিত" বোমা যা একটি বিমান থেকে ফেলার উদ্দেশ্যে ছিল, সেখান থেকে শুরু করে এটি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত পেলোডে (পেলোড হল এমন বস্তু যেটি একটি বিমান বা উৎক্ষেপণ যন্ত্র বহন করে) পরিণত হয়েছে, যেহেতু প্রথম নিক্ষেপটি কৌশলগতভাবে নির্ধারণ করবে পারমাণবিক সংঘাতের ফলাফলে কে কম ভুগবে, সেখানে কোন বিজয়ী থাকেনা। ==কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে পারমাণবিক বোমা এখন পর্যন্ত তৈরি করা সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক অস্ত্রগুলির মধ্যে একটি। কিন্তু এটির বিকাশই বিশ্বকে বদলে দিয়েছে তা নয় বরং এই উপলব্ধি থেকে বদল এসেছে যে দেশগুলি এই ধরনের অস্ত্র ব্যবহার না করার কথা বিবেচনা করবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাপানের হিরোশিমা এবং নাগাসাকি শহরে দুটি পারমাণবিক বোমা ফেলেছিল। এটি করা হয়েছিল মূলত জাপান যাতে তাড়াতাড়ি আত্মসমর্পণ করে সেই জন্য। আত্মসমর্পণ হয়ে গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আর জাপান আক্রমণ করতে হবে না এবং রাশিয়া জাপানের অঞ্চলগুলিতে আক্রমণ শুরু করবে না। বেপরোয়া ধ্বংস এবং বোমা হামলার তাৎক্ষণিক এবং দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী অনুভূতি তৈরি করেছে। জাপানের বিরুদ্ধে বোমা ব্যবহারের পর, বিশ্ব রাজনৈতিক শক্তির নিরিখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে একটি বড় পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল, এই ক্ষমতার বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া সরকারের প্রধান ব্যক্তি স্ট্যালিনের সাথে পূর্বের সমঝোতা খারিজ করে দিয়েছিল। রাশিয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এলাকা এবং প্রভাব এলাকা সম্পর্কে মিত্র ছিল। এই নতুন ভারসাম্যহীনতা ছিল পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিযোগিতার সূচনা, এই সঙ্গে পারমাণবিক পরীক্ষাগুলি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে পরিবেশের উপর কঠোর প্রভাব পড়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরপরই, পূর্ববর্তী প্রধান শক্তি এবং প্রধান মিত্র যুক্তরাজ্য এবং এর যুদ্ধ-পূর্ব সাম্রাজ্যের সমর্থনে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপে সোভিয়েতদের (ইউএসএসআর) সম্প্রসারণের অগ্রগতি রোধ করার জন্য পদক্ষেপ নেয়। এটি বিশ্বকে কয়েক দশক ধরে চলা স্নায়ু যুদ্ধ নামে পরিচিত একটি ক্ষমতা সংগ্রামের দিকে ঠেলে দিয়েছিল। উভয় পক্ষের একে অপরকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করার জন্য পর্যাপ্ত পারমাণবিক বোমা ছিল। এগুলি ব্যবহার হলে সমগ্র বিশ্বের জনসংখ্যার জন্য ভয়ানক ক্ষতি করত। এই কারণেই সকলেই যুদ্ধ এড়ানোর চেষ্টা করছিল, একটি কৌশল তৈরি হয়েছিল পারস্পরিকভাবে নিশ্চিত ধ্বংসকার্য এমএডি যা স্নায়ু যুদ্ধের সময় বিশ্ব রাজনীতিকে প্রভাবিত করেছিল এবং মহা শক্তিধরদের মধ্যে ভারসাম্যকে সংজ্ঞায়িত করেছিল। খরচ, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক প্রভাব পারমাণবিক বিস্তার ও চোরাচালান (গোপন বিস্তার পারমাণবিক শক্তি নাশের প্রধান লক্ষ্য হল ভূ-রাজনৈতিক পারমাণবিক তলের সমস্ত বিরোধী শক্তিগুলির মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করা, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বনাম রাশিয়া বা পাকিস্তান বনাম ভারত এবং কম পরিমাণে চীন বা এমনকি নিকট ভবিষ্যতে ইসরায়েল, ইরান এবং সৌদি আরব। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের সাথে উত্তর কোরিয়া ক্রমাগত দাবী আদায়ের যে খেলাটি খেলে তারও এটি কেন্দ্রীয় বিন্দু। যদিও চুক্তির মাধ্যমে বিশ্ব বা আঞ্চলিক প্রভাবের ফলে ক্রমাগত ক্ষমতার লড়াইয়ে থাকা সেই দেশগুলির সংস্থানগুলিকে সংরক্ষণ করে, যেখানে অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তির উন্নতি পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যাপক উৎপাদনের ক্ষমতার থেকে বেশি প্রাধান্য পেতে পারে। একই সঙ্গে এই পারস্পরিক সম্মতিতে নেওয়া কৌশলটিতে ত্রুটিও রয়েছে, এটি স্পষ্টতই এক পক্ষের সুবিধা করে দিচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ যে জাতি উৎপাদন এবং ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ পদ্ধতি সম্পর্কিত প্রযুক্তির মাধ্যমে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির জন্য উন্নত প্রযুক্তিগত (দূরত্ব, অলক্ষিতে গমন বা উত্তরণ এবং ক্ষুদ্রকরণ) ক্ষমতা রাখে এবং উন্নত বিস্ফোরণ ব্যবস্থায় একটি সুবিধা লাভ করে, পারমাণবিক পরীক্ষার উপর নিষেধাজ্ঞার ফলে, তাদের ওপর এটি এবং আন্তঃমহাদেশীয় বিতরণ যানবাহনগুলিকে আটকানো এবং নিষ্ক্রিয় করার ক্ষমতা ব্যবহার না করার জন্য চাপ সৃষ্টি করবে। এছাড়াও বিরোধীদের (সামাজিক-অর্থনৈতিকভাবে) প্রভাবিত করার ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করবে এবং পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ ও গতিবিধি সনাক্ত ও পর্যবেক্ষণ করতে দেবেনা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ভারত, পাকিস্তান, রাশিয়া, উত্তর কোরিয়া এবং চীন সবাই স্বীকার করে যে তাদের পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। ইসরায়েল এটি স্বীকার করে না তবে বিশ্বাস করা হয় যে তাদেরও পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে; এটি দক্ষিণ-আফ্রিকা/অ্যান্টার্কটিকার কাছে করা একটি দাবিহীন পরীক্ষা দ্বারাও সমর্থিত (ভেলা ঘটনা এছাড়াও ইসরায়েল পারমাণবিক অস্ত্রের উপাদান কিনেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার ১৯৯০ সালে তার সমস্ত পারমাণবিক অস্ত্র ভেঙে ফেলে। তারা বিশ্বের প্রথম জাতি, যারা স্বেচ্ছায় যে সমস্ত পারমাণবিক অস্ত্র নিজেই তৈরি করেছিল, সেগুলি ত্যাগ করেছে। আরও অনেক রাষ্ট্র আছে যাদের পারমাণবিক অস্ত্র গোপনে তৈরি করা হতে পারে বা পারমাণবিক রাষ্ট্রের সাথে একরকম চুক্তির মাধ্যমে রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ২০০৯ সালের নভেম্বরের মধ্যে, বেলজিয়াম, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস এবং তুরস্ক ন্যাটোর অংশ হিসাবে মার্কিন পরমাণু অস্ত্র রক্ষণ করেছে। সুং রাজবংশের শাসনকালে (৯৬০ ১২৭৯ চীনারা প্রাথমিক ধরনের রকেট আবিষ্কার করেছিল, যেটি হল আতশবাজি। কিংবদন্তি অনুসারে একজন বাবুর্চি আবিষ্কার করেছিলেন যে সালফার, সল্টপিটার বা পটাসিয়াম নাইট্রেট এবং চারকোলের (বারুদ) একটি নিখুঁত মিশ্রণ অত্যন্ত দাহ্য এবং এই মিশ্রণকে যদি একটি ছোট জায়গায় আবদ্ধ করা হয়, তাহলে আগুন দিলে বিস্ফোরিত হবে; এই কারণেই আতশবাজি তৈরির সময় বারুদকে নলের মধ্যে আবদ্ধ রাখা হয়। চীনারা এরপরেই আবিষ্কার করেছিল যে এই কালো চূর্ণটি প্রচণ্ড গতিতে আকাশে উঠতে পারে। এটিকেই রকেট প্রযুক্তির সূচনা বলা যায়। দক্ষ ব্যবসায়ীরা বারুদ তৈরি করে তার বাণিজ্যিকীকরণ করেছিলেন এবং তারা বিনোদনের জন্য আতশবাজিও তৈরি করেছিলেন। যদিও চীনারা প্রথম রকেট আবিষ্কার করেছিল, বর্তমানে ব্যবহৃত শক্তিশালী রকেটগুলি এসেছে সরাসরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপ থেকে। রবার্ট গডার্ড তরল জ্বালানীর সাহায্যে চালানো একটি রকেট প্রদর্শন করেছিলেন। তার তৈরি রকেট অনেকখানি উচ্চতায় পৌঁছোতে সক্ষম হয়েছিল। এর পরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে রাশিয়ান এবং জার্মান বিজ্ঞানীরা রকেট অস্ত্র তৈরি করে তাঁকে অনুসরণ করেছিলেন।{{clr}} সাধারণত রকেটের মধ্যেই থাকা রাসায়নিক বিক্রিয়া বা বিস্ফোরণ দ্বারা একটি রকেট চালিত হয়। রকেট বিভিন্ন ধরণের জ্বালানী দ্বারা চালিত হতে পারে: প্রথম দিকের চীনা রকেটগুলিতে বারুদ ব্যবহার করা হত, পরে লোকেরা রকেটের জ্বালানিতে পেট্রোল এবং অন্যান্য পেট্রোলিয়াম পণ্য ব্যবহার করত। বিস্ফোরণ এড়াতে প্রায়ই রকেটের জ্বালানি হিমায়িত অবস্থায় রাখতে হতো। কিছু রকেটে হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেনকে একত্রিত করে তীব্র রাসায়নিক বিক্রিয়া তৈরি করা হয়। কিছু রকেটে, যেমন রাশিয়ান এন১, কেরোসিন ব্যবহার করা হয়। স্যাটার্ন ফাইভ রকেটের ৩টি পর্যায় ছিল এবং এতে পেট্রোলিয়াম জ্বালানি (প্রথম পর্যায়ে) এবং হাইড্রোজেন জ্বালানি (দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায়ে) দুটিই ব্যবহৃত হয়েছে। এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে শক্তিশালী রকেটটিই ছিল স্যাটার্ন ফাইভ, এটি ব্যবহার করা হয়েছিল একজন মানুষকে চাঁদে পাঠানোর জন্য। কিন্তু এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট ইঞ্জিন হল স্পেস শাটলের রকেট বুস্টার। (স্যাটার্ন ফাইভ আরও শক্তিশালী ছিল কারণ এটিতে পাঁচটি ইঞ্জিন ব্যবহার হয়েছিল, যেখানে শাটলের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল দুটি।) শাটল বুস্টারগুলি মূলত অ্যালুমিনিয়াম এবং অ্যামোনিয়াম পারক্লোরেটের মত কঠিন জ্বালানী মিশ্রণ দ্বারা জ্বালানো হয়। রকেটকে চালানোই হয় একটি বিশাল নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ ঘটিয়ে, এটি খুবই বিপজ্জনক হতে পারে। এগুলি খুবই বিপজ্জনক বলে, রকেট নিয়ে কাজ করার সময় নিরাপত্তা একটি প্রধান মনোযোগের বিষয়। সাবধানতা সত্ত্বেও, দুর্ঘটনা ঘটেছে, এবং একজন নভোচারী হওয়া খুবই বিপজ্জনক একটি কাজ। কক্ষপথে পেলোড স্থাপন করতে বা মহাকাশ স্টেশন পরিদর্শন করতে ব্যবহৃত রকেটগুলিও জ্বালানী বহন করে। তাই খুব সতর্কতার সাথে ব্যবহার না করলে একটি বিশাল বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। সামরিক বাহিনী রকেটকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। এই ধরনের রকেটগুলিকে উৎক্ষেপণের স্থান থেকে দূরে কোন এলাকায় বিস্ফোরক ফেলার জন্য নকশা করা হয়েছে। রকেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং মারাত্মক অস্ত্রগুলি ক্ষেপণাস্ত্রের মাধ্যমে নিক্ষিপ্ত হয়। এমনকি ছোট শখের রকেটগুলি যেগুলি শিশুদের এবং প্রাপ্তবয়স্কদের বিনোদনের জন্য ব্যবহার করা হয়, যদি সেগুলি সঠিকভাবে পরিচালনা না করা হয় তবে খারাপভাবে পুড়ে যেতে পারে। কখনো কোনো ব্যক্তি বা প্রাণীর দিকে লক্ষ্য করে রকেট জ্বালাবে না । শিশুরা যেন কখনোই একা রকেট না জ্বালায়, সবসময় প্রাপ্তবয়স্কদের সঙ্গে নিয়ে রকেট উৎক্ষেপণ করা উচিত। কিছু রকেট থাকে বিশাল কিছু হয় ছোট্ট। কিছু রকেট ৩৩৩ মেট্রিক টন বোঝা বহন করতে পারে যার মধ্যে ৩০৫ জ্বালানী অন্যদের ওজন মাত্র কয়েক গ্রাম। ছোট মডেলের কিছু রকেট রয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি তো মাত্র কয়েক ইঞ্চি লম্বা। বিশাল রকেটও রয়েছে, যাদের উচ্চতা ২০০ ফুটেরও বেশি, সেগুলি মহাকাশ কর্মসূচিতে ব্যবহার করা হয়। তাদের আকারও বিভিন্ন রকমের হয়। বেশিরভাগ রকেটের আকার হল হল চোঙের মত, যার ডগার আকৃতি শঙ্কুর মত এবং রকেটের গোড়ায় পাখনার মত নির্মান থাকে। আতশবাজির জন্য ব্যবহৃত রকেটগুলি প্রায়শই গোলাকার হয় এবং সেগুলি চোঙের আকারের নল থেকে নিক্ষেপ করা হয়। আরেকটি পার্থক্যের জায়গা হল তারা কোন ধরনের অভিঘাত ব্যবহার করে। বেশিরভাগই উচ্চ চাপযুক্ত গ্যাস ব্যবহার করে। যখন এই গ্যাস মুক্ত হয়, এটি রকেটের অগ্রভাগ থেকে বেরিয়ে আসে, যেমন একটি ফোলানো বেলুনের মুখ খুলে দিলে তার মধ্যে থেকে বাতাস বেরিয়ে আসে। আতশবাজির রকেটকে আকাশে পাঠানোর জন্য বারুদ ব্যবহার করা হয়। কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে হাজার হাজার মাইল দূরে থাকা কাউকে তুমি যখন ডাকো, একটি উপগ্রহ তোমাকে এ কাজে সাহায্য করে। মহাকাশের কক্ষপথে স্থিত উপগ্রহটি কলটি পায় এবং তারপর প্রায় তাৎক্ষণিকভাবে এটিকে পৃথিবীতে যথাযোগ্য স্থানে প্রতিফলিত করে। উপগ্রহটি রকেটের মাধ্যমে মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল। বিজ্ঞানীরা মহাকাশে দূরবীক্ষণ যন্ত্র (টেলিস্কোপ) ব্যবহার করেন কারণ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের কিছু আলো এবং পর্যবেক্ষণকে বিকৃত করে। মহাকাশে একটি উপগ্রহ বা দূরবীক্ষণ যন্ত্র স্থাপন করতে ১০০ ফুটেরও বেশি উঁচু একটি বিশাল রকেট লাগে। রকেট মহাকাশচারীদের মহাকাশে নিয়ে যায়। মহাকাশচারীদের পরীক্ষা এবং পর্যবেক্ষণের কারণে আমরা এখন পৃথিবী এবং মহাবিশ্ব সম্পর্কে আগের চেয়ে অনেক বেশি জানতে পেরেছি। মহাকাশচারীরা মহাকাশে স্ফটিক বিকশিত করেছেন এবং সেখানে কাজ করেছেন। মহাকাশে ব্যবহৃত উদ্ভাবনগুলি এখন মানুষের দখলে রয়েছে এবং এই অনেক উদ্ভাবন আমাদেরকে নতুন প্রযুক্তি প্রদান করে, যেমন অগ্নি নিরোধক পোশাক বা শব্দ কম্পক (ভাইব্রেটর) যা চক্ষুহীনদের মুদ্রণ পড়তে সাহায্য করে। রকেট বিশ্বকে সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছে এবং মহাবিশ্বকে দেখার জন্য আমাদের নতুন চোখ দিয়েছে। এটি তৈরি করার আগে কী ধারণা এবং উদ্ভাবন তৈরি করতে হয়েছিল রকেটে ব্যবহৃত শক্তিশালী প্রতিক্রিয়াকে যাতে সামলানো যায় সেইজন্য একটি শক্তিশালী ধাতব ভিত্তি তৈরি করতে হয়েছিল। এবং তারপরে, শক্ত জ্বালানী তৈরি করতে হয়েছিল যাতে কোন ছিদ্র থাকলে তরল জ্বালানী পড়ে বিপর্যয় ঘটাতে না পারে। প্রতিক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য বিজ্ঞানীদের একটি কাঠামোর নকশা করতে হয়েছিল। এছাড়া জ্বালানীর কথা না বললে হবে না, কিছু করার আগে সত্যিই জ্বালানী তৈরি করতে হয়েছিল! রকেট প্রযুক্তি নানা দিক দিয়ে আমাদের জীবনকে সম্পূর্ণরূপে বিকশিত করেছে এবং এটি চিরকাল চলতে থাকবে। সুং রাজবংশের (৯৬০ ১২৭৯) শাসনকালে এটির আবিষ্কারের পর থেকে এটি মানুষের ভালোই করেছে। মানুষ এখন মহাকাশ সম্পর্কে আগের চেয়ে অনেক বেশি জানে। রকেটের জন্য নতুন প্রযুক্তি নিয়ে প্রতিদিন আলোচনা হচ্ছে এবং রকেটকে পারমাণবিক শক্তি দিয়ে চালিত করার পরিকল্পনা বিবেচনা করা হচ্ছে। পারমাণবিক শক্তি সাশ্রয়ী এবং শক্তিশালী, এটি অভিঘাত প্রদানকারী কম খরচের জ্বালানীকে সংগঠিত করে। রকেট আমাদের চাঁদে নিয়ে গেছে এবং অবশ্যই আমাদের আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিজ্ঞানীরা এমন রকেট ব্যবহার করার প্রস্তাব দিচ্ছেন যা আমাদেরকে মহাকাশে নিয়ে যাবে এবং ফেরত নিয়ে আসে। এগুলি পুনঃব্যবহারযোগ্য হবে, যার অর্থ এই রকেটগুলি পৃথিবীতে আসার পর তাদের জ্বালানি ভরে দেওয়া হবে যাতে আমরা একই রকেট দিয়ে আবার মহাকাশে ফিরে যেতে পারি। এটি একটি ভাল পরিকল্পনা হবে কারণ এর ফলে আমরা প্রচুর অর্থ বাঁচাতে পারব এবং আমরা ভবিষ্যতে মহাকাশে ভ্রমণের জন্য এই অর্থ ব্যবহার করতে পারব। সম্প্রতি, রকেটের অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলেছে শাটল, কারণ সেগুলি রকেট বুস্টারগুলিতে অনেক মিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করে। যাইহোক, বিজ্ঞানীরা এখন পৃথিবীর মঙ্গল উপনিবেশে সরবরাহ করার মত রকেটের নকশা করছেন। সম্ভবত সেটি রকেটের জন্য একটি নতুন জীবন হবে? কিছু বিজ্ঞানী উল্লেখ করেছেন যে রকেটগুলি ভবিষ্যতে শুধুমাত্র বুস্টার এবং সমন্বয় অভিঘাতক হিসাবে কাজ করতে পারে। কপিকলের উৎপত্তি কিভাবে হয়েছিল জানা যায় নি, কিন্তু প্রমাণ আছে যে ইংল্যান্ডের স্টোনহেঞ্জের ভবনে কপিকল ব্যবহার করা হয়েছিল। কপিকলের প্রথম ব্যবহারকারী হিসেবে যে নামগুলি আমরা পাই, তার মধ্যে প্রথম নামটি হল আর্কিমিডিসের। তিনি সিরাকিউসে (একটি গ্রীক সমুদ্রবন্দর উপনিবেশ) জন্মগ্রহণকারী একজন বিখ্যাত গ্রিক বিজ্ঞানী ছিলেন। আর্কিমিডিস বিজ্ঞানের অনেক ক্ষেত্র অধ্যয়ন করেছিলেন এবং অনেকগুলি যন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন, এবং বলা হয় যে তিনি একটি জাহাজকে সমুদ্র থেকে টেনে স্থলে নিয়ে যেতে কপিকল ব্যবহার করেছিলেন। আর্কিমিডিস সরকারি পদে অধিষ্ঠিত হননি কিন্তু তিনি নিজের সমগ্র জীবন গবেষণা ও পরীক্ষায় নিবেদিত করেছিলেন। তিনি আধুনিক মিশরে অবস্থিত সেই সময়ের একটি প্রধান বিশ্ব শহর আলেকজান্দ্রিয়ার ইউক্লিড স্কুলে শিক্ষা লাভ করেন। তার পরীক্ষাগুলি আজও আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করে। এটি কাজ করে কেন? এটা আসলে 'কার্য বা কাজ' নামক একটি ধারণার কারণে হয়। তুমি জানো যে তুমি যদি ২ মাইল (৩ কিমি) হেঁটে স্কুলে যাও, তোমার স্কুলে ১ মাইল হেঁটে যাওয়াটা তার চেয়ে সহজ। প্রতিটি পদক্ষেপ যেতে কতটা পরিশ্রম হয়? তোমার শরীরকে নাড়াচাড়া করার জন্য প্রচেষ্টা অনেকটা বেশি করতে হয়। বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলীরা বলেন যে তুমি কিছু দূরত্ব যেতে যতটা পরিশ্রম করো, সেটাই তোমার কার্য । একটি মোটামুটি বাস্তব সমীকরণ হল math>W=F*d
এই বইয়ে অনেকটা সময় ধরে ছড়িয়ে পড়া প্রযুক্তিগত আবিষ্কারগুলিকে ধরা হয়েছে। এখানে উদ্ভাবনের ক্রমের একটি সময়সারণী দেওয়া হল। ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প হাইড্রোজেন এবং ফসফর থেকে আলো তৈরি করে। থমাস এডিশন, জর্জেস ক্লড, এবং হেনরিখ গেসলার প্রমূখ বিজ্ঞানী ফ্লুরোসেন্ট বাতি বা প্রতিপ্রভ বাতি আবিষ্কার করেন। আপনি যখন কর্ডটি দেওয়ালের বিদ্যুৎ প্লাগের সাথে লাগান, তখন এটি বৈদ্যুতিক প্রবাহ ব্যবহার করে। যখন বিদ্যুৎ প্রবাহ দ্রুততর হয়, তখন এটি গরম হয়ে যায় ও একটি প্রতিপ্রভা (আলোর আভা) দেয়। একটি ফ্লুরোসেন্ট বাতির টিউবে গ্যাস, পারদ এবং টিউবের অভ্যন্তরীণ পৃষ্ঠে একটি বিশেষ আবরণ‌ ও ফসফর থাকে। টিউবের ভেতরে একটি কয়েল (কুণ্ডলী) উত্তপ্ত হয় এবং ইলেকট্রন নির্গত করে যা টিউবের ভিতরে পারদের পরমাণুর সাথে সংঘর্ষ করে। গ্যাসটি অদৃশ্য অতিবেগুনি রশ্মি উৎপন্ন করে, যা ফসফরের সাথে মিলিত হলে দৃশ্যমান আলোতে পরিণত হয়ে সমগ্র টিউবে ছড়িয়ে পড়ে, যা আমরা দেখতে পাই। এতে থাকা পারদ খুব বিষাক্ত এবং মারক। টিউবটি ক্ষতিগ্রস্থ হলে বাতি ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ এটির ভাঙা অংশ থেকে পারদের ধোঁয়া বেরোতে পারে। ব্যবহার না করে এটা তখন নির্দিষ্ট স্থানে সাবধানে ফেলে দেওয়া উচিত। অধিকাংশ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের ফ্লুরোসেন্ট বাতি ফেলে দেওয়ার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া থাকে যাতে পারদ পরিবেশে বা কাছাকাছি জলের উৎসে ছড়িয়ে না পড়ে। এগুলি এক ধরনের আলো, যা অন্ধকার জায়গায় সহজে দেখতে পেতে ব্যবহার করা হয়। টিউবের ফসফর জ্বলে উঠলে আলো তৈরি হয়। পৃথিবীর ওপর এর প্রভাব কি ফ্লুরোসেন্ট বাতিগুলি প্রথাগত আলোর বাল্বের তুলনায় কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে, কারণ তারা কম তাপ উৎপন্ন করে। ভাস্বর আলোর বাল্বগুলি তাপ উৎপাদনকারী শক্তির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ গরম হতে ব্যবহার করে, যা আলো তৈরি করে না। অতএব এই অপচয়ের জন্য একই পরিমাণ আলো তৈরি করতে ঐ সমস্ত বাল্বের আরও শক্তির প্রয়োজন হয়। একটি সৌর প্যানেল সূর্যের শক্তিকে হয় বৈদ্যুতিক শক্তিতে (সেক্ষেত্রে একে 'ফটোভোলটাইক' বলা হয়) বা তাপ শক্তিতে (সেক্ষেত্রে একে 'সোলার থার্মাল' বলা হয়) রূপান্তরিত করে। কে সৌর কোষ আবিষ্কার করেছিলেন বর্তমানে এটি অজানা, তবে এটি জার্মানিতে আবিষ্কৃত হয়েছিলো। সৌর প্যানেল সূর্য রশ্মি থেকে তাদের শক্তি পায়। এই কারণেই ইংরেজিতে এগুলিকে 'সোলার' প্যানেল বলা হয় কারণ লাতিন ভাষায় সোলার মানে সূর্য। আর বাংলায় সৌর অর্থ সূর্য সংক্রান্ত বিষয়। এটি ফটোভোলটাইক প্রভাব ব্যবহার করে সৌর শক্তিকে সাধারণ বিদ্যুতে রূপান্তরিত করে। আলোক শক্তি প্যানেলের ওপর পড়লে এর ইলেকট্রনগুলি উচ্চতর শক্তির পায় ও উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এই অবস্থায় ওই পৃষ্ঠতল থেকে ইলেকট্রনের স্রোত উৎপন্ন হয়, এটিই ফোটোভোলটাইক প্রভাব। ==এটি কতটা বিপজ্জনক হতে পারে এটি খুব বিপজ্জনক নয়, তবে আপনি যদি এটিকে বেশিক্ষণ দেখেন তবে প্রতিফলিত সূর্যালোক আপনার চোখের ক্ষতি করতে পারে। এছাড়াও, সৌর প্যানেলগুলি গ্রীষ্মে খুব গরম হতে পারে, বিশেষত সোলার থার্মালগুলি। এটি সাধারণত আলক শক্তিকে সাধারণ বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে (যেহেতু এতে ছোঠ ছোট সৌর কোষ রয়েছে)। এটিতে প্রচুর সৌর কোষ রয়েছে যা এর কার্যকরী একক। সৌরশক্তি পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উৎস। পৃথিবী পৃষ্ঠের মাত্র ২ শতাংশ জুড়ে, সৌর প্যানেল লাগাতে পারলে তা সমগ্র গ্রহের বর্তমান চাহিদার যথেষ্ট পরিমাণ শক্তি সরবরাহ করতে পারে। যদিও এটি করলে অন্যান্য সমস্যা হতে পারে যেমন, খাদ্য উৎপাদনের জন্য জমির পরিমাণ হ্রাস প্রাপ্তি। স্ক্রু এক ধরনের সাধারণ যন্ত্র। এগুলির একটি কর্কস্ক্রু-আকৃতির সর্পিলাকার উঁচু অংশ (বা রিজ) রয়েছে, যা থ্রেড নামে পরিচিত। এই থ্রেড একটি সিলিন্ডার আকৃতির অংশের চারপাশে পেঁচানো থাকে। স্ক্রুয়ের মাথাটি বিশেষ আকৃতির হয় যেন একটি স্ক্রু ড্রাইভার বা রেঞ্চ স্ক্রুটিকে পরিচালনা করার সময় আঁকড়ে ধরতে পারে। বোল্ট বা বল্টু হল এক ধরনের স্ক্রু যা সাধারণত নাট বা অন্য প্যাঁচ বিশিষ্ট দিয়ে কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়। দুটিকে একত্রে নাট-বল্টু বলা হয়। ইতিহাসবিদরা জানেন না কে স্ক্রু আবিষ্কার করেছেন। যদিও এটি গত কয়েক হাজার বছরেই উদ্ভাবিত হয়েছে বলে মনে হয়। খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতাব্দীতে ব্যাবিলন এবং নিনেভেহের ঝুলন্ত উদ্যানে জলের ব্যবস্থার জন্য অ্যাসিরিয়ার রাজা সেনাচিরিবের স্ক্রু পাম্পের অংশ হিসাবে স্ক্রুর প্রথম পরিচিত ব্যবহার ছিল। আনুমানিক ২৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, গ্রীক উদ্ভাবক আর্কিমিডিস একটি স্ক্রু পাম্প তৈরি করেছিলেন। আর্কিমিডিসের মেশিনে একটি সিলিন্ডারের ভিতরে একটি ঘূর্ণায়মান স্ক্রু-আকৃতির ব্লেড ছিল। ব্লেডটি হাত দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই ধরনের মেশিনকে আর্কিমিডিস স্ক্রু বলা হয়। এটি আজও তরল এবং কয়লা এবং শস্যের মতো অন্যান্য উপকরণ পাম্প করার জন্য ব্যবহৃত হয়। খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতাব্দীতে, কাঠের স্ক্রুগুলি সাধারণত তেল এবং ওয়াইন প্রেসের মতো ডিভাইসগুলিতে ভূমধ্যসাগরীয় বিশ্ব জুড়ে ব্যবহৃত হত। অষ্টাদশ শতকের শেষের দিকে শিল্প বিপ্লব এবং উৎপাদন শিল্পের উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ধাতব ও স্ক্রু জনসাধারণের মধ্যে পরিচিত ছিল না তার কারণ এটি সঠিকভাবে তৈরি করা ছিল খুবই শক্ত। ১৭৭০-এর দশকে, ইংরেজী যন্ত্র নির্মাতা জেসি রামসডেন একটি মেশিন আবিষ্কার করেছিলেন যা ধাতব স্ক্রু তৈরি করেছিল। হ্যান্ডহেল্ড স্ক্রু ড্রাইভার প্রথম আবির্ভূত হয় ১৮০০ সালের দিকে। স্ক্রু একটি মৌলিক কাজ করে। তারা চারপাশে ঘুরতে থাকা একটি শক্তিকে একটি শক্তিতে রূপান্তর করে যা উপরে এবং নীচে যায়। এই বল একটি বস্তুর বিরুদ্ধে ধাক্কা হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যান্য বস্তুর বিরুদ্ধে ধাক্কা দেওয়ার জন্য স্ক্রুয়ের প্রযুক্তি ব্যবহার করা মেশিনগুলিকে প্রেস বলা হয়। একটি প্রেসে সিডার বা ওয়াইন তৈরি করা, ফল কাত তৈরি করে তার থেকে রস বের করা হয়ে থাকে। বই তৈরির জন্যও ছাপাখানায় স্ক্রু ব্যবহার করা হতো। একটি স্ক্রু দ্বারা উৎপন্ন উপর-নীচ বল স্তরে স্তরে থাকা একাধিক জিনিসকে একসাথে ধরে রাখতে ব্যবহার করা যেতে পারে। স্ক্রু একটি ধাতব নাটের মধ্যে গেঁথে যেতে পারে এবং উপরে এবং নীচের বল দুটিকে একসাথে ধরে রাখতে পারে। ফাস্টেনার হিসাবে ব্যবহৃত স্ক্রুগুলির একটি বড় সুবিধা হল যেগুলি তাদের কার্যকারিতা না হারিয়ে বহুবার সরানো এবং পুনরায় প্রবেশ করানো যায়। নেইল যন্ত্রের চেয়ে এগুলির বেশি ধারণ ক্ষমতা রয়েছে এবং সহজেই আলাদা করা ও পুনরায় ব্যবহার করা যেতে পারে। জিনিস তুলতে স্ক্রুও ব্যবহার করা যেতে পারে। অগার নামক একটি ডিভাইস জল বা অন্য তরল উত্তোলন বা পাম্প করার জন্য ব্যবহৃত হয়। আর্কিমিডিসের পদ্ধতিতে জলে স্ক্রু ঘুরলেই পানি তোলা যায়। একইভাবে একটি কংক্রিট মিক্সার (ট্রাকের) তার কংক্রিটের লোড আনলোড করে। একটি স্ক্রু স্ক্রু ড্রাইভারের আন্দোলন দ্বারা চালিত হয়। এটি এই ঘূর্ণন শক্তিকে (যাকে টর্ক বলা হয়) আপ এবং ডাউন ফোর্সে রূপান্তরিত করে। একটি স্ক্রু এর শক্তি নির্ভর করে থ্রেডগুলি একসাথে কতটা কাছাকাছি এবং স্ক্রু বল প্রয়োগের কেন্দ্র থেকে কত দূরে। আপনি থ্রেডগুলিকে একসাথে ঘনিষ্ঠ করে আরও শক্তি পেতে পারেন। যদি থ্রেডগুলি একত্রে কাছাকাছি থাকে, তবে স্ক্রুটির প্রতিটি বাঁক দিয়ে এটি একটি ছোট দূরত্ব ভ্রমণ করে তবে আরও শক্তি প্রয়োগ করে। আঁটসাঁট হওয়ার আগে আপনাকে আরও বেশি বার স্ক্রু ঘুরাতে হবে। আপনি এমন একটি বস্তু ব্যবহার করে আরও শক্তি পেতে পারেন যা আপনাকে স্ক্রুটির কেন্দ্র থেকে আরও দূরে বল প্রয়োগ করতে দেয়। এই কারণেই একটি ছোট রেঞ্চের চেয়ে লম্বা রেঞ্চ দিয়ে একটি স্ক্রু বা বোল্ট ঘুরানো সহজ। কিন্তু একটি দীর্ঘ রেঞ্চ ব্যবহার করার একটি খারাপ দিক আছে। লম্বা রেঞ্চের সাহায্যে, স্ক্রুটিকে একই দূরত্বে ঘুরানোর জন্য আপনাকে রেঞ্চটিকে আরও দূরে সরাতে হবে। স্ক্রু যে কেউঅএ বিশেষ করে শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। এর শ্যাংকের শেষ প্রান্তে একটি ধারালো অংশ রয়েছে যা বিরুদ্ধে থাকা কোন বস্তুকে ছিদ্র করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং আপনি যদি সতর্ক না হন তবে সেগুলি আপনাকেও খোঁচা দিতে পারে এবং আপনার ত্বকের বা যেখানেই এগুলি আঘাত করবে সেখানে সত্যিই ক্ষতি হতে পারে। বিভিন্ন প্রয়োজন অনুসারে স্ক্রুগুলি বিভিন্ন আকার, আকৃতির হতে পারে। কিছু স্ক্রু থ্রেড নির্দিষ্ট পরিপূরক গাঁথনির মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা অভ্যন্তরীণ গাঁথনি হিসাবে পরিচিত। স্ক্রু একটি নাট বা একটি নির্দিষ্ট আকারের বস্তুর সমন।বয়ে অভ্যন্তরীণ গাঁথনি (ইন্টার্নাল থ্রেড) গঠিত হয়। অন্যান্য স্ক্রু গাঁথনিগুলি একটি নরম উপাদানে স্ক্রু ঢোকানোর সাথে সাথে একটি প্যাঁচানো খাঁজ কেটে ঢোকার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। বেশিরভাগ স্ক্রু ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘূর্ণনের দিকে ঘোরালে শক্ত হয়ে আটকে যায়, যাকে ডান হাতের গাঁথনি বলা হয়। বাম হাতের গাঁথনি সহ স্ক্রুগুলি ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, যখন স্ক্রুটি কাঁটার বিপরীত দিকের শক্তির অধীন হবে (যা ডান-হাতের থ্রেডটিকে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনতে কাজ করবে তখন একটি বাম-হাত-থ্রেডের স্ক্রুর জন্য উপযুক্ত হবে। থ্রেডের ফাস্টেনারগুলির হয় একটি ধারালো শ্যাঙ্ক বা ভোঁতা শ্যাঙ্ক থাকে। ধারালো শ্যাঙ্ক সহ ফাস্টেনারগুলি সরাসরি একটি বস্তু বা একটি বস্তুর একটি নির্দিষ্ট গর্তে চালিত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। গাঁথনিগুলি বস্তুর মধ্যে তৈরি হয় কারণ এই ফাস্টেনারগুলি বস্তুতেই চালিত হয়। একটি ভোঁতা শ্যাঙ্ক সহ ফাস্টেনারগুলি একটি নাট দিয়ে আটকানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। পৃথিবীতে এই আবিষ্কার কি প্রভাব ফেলেছে অটোমোবাইলের মতো শিল্পের উদ্ভাবন স্ক্রু ছাড়া সম্ভব হতো না। এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল চাকা হল একটি বৃত্তাকার বস্তু যা একটি অক্ষের সাথে সহজেই ঘুরতে পারে। এগুলি প্রথম থেকেই ব্যাপকভাবে পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। চাকা স্টিয়ারিং হুইল এবং ফ্লাইহুইলের মতো ঘোরানো অন্যান্য অনেক বৃত্তাকার বস্তুও হতে পারে। চাকা প্রাগৈতিহাসিক যুগে আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং সম্ভবত এর আবিষ্কারটি স্বাধীনভাবে বহুবার পুনরাবৃত্তি হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত পাওয়া চাকার প্রাচীনতম উদাহরণটি মেসোপটেমিয়া (ইরাক) অঞ্চল থেকে, তাই মনে করা হয় আজ ইরাক যেখানে রয়েছে সেই অঞ্চলের আশেপাশে এটি উদ্ভাবিত হতে পারে। চাকা একটি ঘূর্ণায়মান গাছের কাণ্ডের একটি সাধারণ পর্যবেক্ষণ দ্বারা অনুপ্রাণিত হতে পারে। যখন অনেকগুলি গাছের গুঁড়ি মাটিতে একসাথে রাখা হয় এবং তাদের উপর একটি ওজন রাখা হয়, তখন বস্তুটি আরও সহজে সরানো যায়। ঘূর্ণায়মান গুঁড়িগুলি মাটিতে বস্তুটিকে টেনে আনার চেয়ে কম ঘর্ষণ সৃষ্টি করে। প্রথম চাকাগুলো আসলে ছিল গাছের গুঁড়ি। পরবর্তী উন্নয়ন ছিল এই গুঁড়িগুলির টুকরোগুলিকে একটি অক্ষের মাধ্যমে একত্রিত করা। পরে, এই চাকাগুলি কাঠের চাকতিতে পরিণত হয় যা অক্ষের জন্য একটি গর্ত সহ বৃত্তাকারে কাটা হয়। প্রাচীনতম কাঠের চাকা প্রত্নতাত্ত্বিকরা খুঁজে পেয়েছেন যেটি ৩৩৫০ থেকে ৩১০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে কোথাও নির্মিত হয়েছিল। যেহেতু প্রথম চাকাগুলি কাঠ থেকে তৈরি করা হয়েছিল, এবং কাঠের পচন ধরে এবং সময়ের সাথে সাথে ভেঙে যায়, আমরা অনুমান করতে পারি যে অন্যান্য চাকাগুলি আগেও বিদ্যমান ছিল। বেড়ি সহ চাকা আরও পরে উদ্ভাবিত হয়েছিল। এই ধরনের চাকা মানুষকে হালকা এবং দ্রুততর যানবাহন তৈরি করতে দেয়। প্রাচীনতম পরিচিত উদাহরণগুলি প্রায় ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে নির্মিত রথগুলি থেকে। একটি চাকা সরানোর জন্য কিছু বাহ্যিক শক্তির উৎস থাকতে হবে। তোমরা যখন একটি ঠেলাগাড়ি তুলে নিজেদের সামনে এটি রোল করো, তখন তোমরাই শক্তির উৎস। ইঞ্জিন হল গাড়ির চাকার শক্তির উৎস। কিন্তু চাকা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দরকারী প্রযুক্তি; কারণ হল এর যান্ত্রিক সুবিধা। চাকাটি তার যান্ত্রিক সুবিধা লাভ করে কারণ এটি ঘর্ষণ কমায়। ঘর্ষণ হল দুটি বস্তুর মধ্যে আকর্ষণ যা একে অপরকে স্পর্শ করে। এটা তাদের সহজে আলাদা হতে রাখে। এই ঘর্ষণ কাটিয়ে উঠতে চাকার শক্তি এটিকে এত শক্তিশালী করে তোলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া, পৃথিবীর অন্যান্য দেশে উত্তোলন যন্ত্র এলিভেটর লিফট" নামে পরিচিত। "এলিভেটর" শব্দটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানের উত্তোলন যন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক নাম। প্রতিষ্ঠানটি এতটাই সফল হয়েছিল এবং সেগুলিকে এত জায়গায় স্থাপন করেছিল যে লোকেরা উত্তোলন যন্ত্রকে "এলিভেটর" হিসাবে উল্লেখ করতে শুরু করে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটি তার "এলিভেটর" পণ্যচিহ্ন হারায় এবং এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি উত্তোলন যন্ত্রের সাধারণ নাম হয়ে ওঠে। লিফট একটি নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে উল্লম্বভাবে পরিবহনের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। লিফটের সবচেয়ে সাধারণ ব্যবহার হল সারা বিশ্বের বিল্ডিংগুলির গৃহতলগুলির মধ্যে লোকেদের ওঠানামা করানো। এগুলি খনি এবং উৎপাদন প্রক্রিয়াগুলিতেও মালমশলা এবং কর্মীদের স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। একটি লিফট চারটি প্রধান উপাদান নিয়ে গঠিত: লিফট ক্যাব বা প্ল্যাটফর্ম, শ্যাফ্ট বা হোস্টওয়ে, ড্রাইভ সিস্টেম এবং কাউন্টারওয়েট। জলবাহী পিস্টন বা কপিকল ব্যবহার করে ক্যাবটিকে খাদের ভিতরে উল্লম্বভাবে সরানো হয়, সাধারণত ক্যাবের ওজন কাউন্টারওয়েট দ্বারা ভারসাম্যপূর্ণ হয় যাতে ড্রাইভ সিস্টেমটি ন্যূনতম শক্তি ব্যবহার করে। এলিশা গ্রেভস ওটিস (আগস্ট ৩, ১৮১১ ৮ এপ্রিল, ১৮৬১) একটি উত্তোলন যন্ত্র গতিরোধ করার একটি নিরাপদ উপায় উদ্ভাবন করেছিলেন, এটি মানুষের জন্য নিরাপদ করে তোলে। এটি যাত্রীবাহী লিফট, কপিকল লিফটের বিকাশকে সক্ষম করেছে। সাধারণত লিফটগুলি পাওয়ার গ্রিড থেকে টানা বিদ্যুৎ দ্বারা চালিত হয়। যাইহোক, তারা ভারবাহী প্রাণী সহ অন্যান্য উপায়ে চালিত হতে পারে। এছাড়াও, যেহেতু তোমরা পাওয়ার কাটে একটি লিফ্ট ব্যবহার করতে চাইতে পার, পাওয়ার গ্রিড ভেঙে গেলে লিফটকে পাওয়ার জন্য প্রায়শই একটি বড় ব্যাটারি ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি লিফট আসলে একটি কপিকল বা জলবাহী তন্ত্রের সাথে সংযুক্ত একটি ক্যাব (বা বাক্স যা তুমি পরে পড়বে, কিছু কাউন্টারওয়েট নিক্ষেপ করা হয় যাতে এটি তুলতে সহজ হয়। তোমরা যখন একটি বোতাম টেপো, তখন এটি কপিকলকে বলে দেয় কতটা ঘুরতে হবে এবং যেখানে তোমরা চাও লিফটটি সেখানে চলে যায়। লিফট বিপজ্জনক হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কপিকল বা জলবাহী তন্ত্র ভুল দূরত্বে চলে যায়, মানুষ লিফটের ভিতরে আটকে যেতে পারে এবং তখন তাদের ফায়ারম্যানদের ডাকতে হবে। প্রকৃতপক্ষে একটি লিফটের ভিতরে আটকে থাকা যা একটি তল অতিক্রম করে থেমে গেছে তা বিপজ্জনক নয়। লাইসেন্সপ্রাপ্ত এলিভেটিং যন্ত্র থেকে তোমাদের জন্য দরজা খুলে দেওয়ার আগে নিজেকে বের করার চেষ্টা করা উচিৎ। দরজা আজকাল সরাসরি বন্ধ হয় না, হয় একটি যান্ত্রিক বাহু আছে যা দরজার সাথে ভ্রমণ করে যা আঘাত করলে দরজা চালনাকারী পুনরায় খুলতে পারে। অথবা গাড়ির দরজায় "ডোর ডিটেক্টর" রাখা হয়, যা আলোক রশ্মি ব্যবহার করে এবং আলোর রশ্মি ভাঙলে দরজাটি আবার খুলে যায়। কেউ কেউ ভয় পায় যে বিদ্যুৎ চলে গেলে একটি লিফট পড়ে যাবে। এটি সত্যি নয়, কারণ একটি লিফটের একটি ব্রেক রয়েছে যা লিফটটিকে অনেক দূরে পড়তে বাধা দেবে। হার্ড ড্রাইভ প্রথম ১৯৫০-এর দশকে আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং প্রাথমিকভাবে ফিক্সড ডিস্ক বা 'উইঞ্চেস্টার' নামে পরিচিত ছিল (১৯৭২ সালে প্রবর্তিত একটি জনপ্রিয় আইবিএম অফারের নাম)। স্টোরেজের জন্য প্রথম চৌম্বকীয় হার্ড ডিস্ক ছিল আইবিএম ৩০৫ আরএএমএসি যা ১৯৫৬ সালে আবিষ্কৃত হয়। আরএএমএসি (র‍্যান্ডম অ্যাক্সেস মেথড অব অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড কন্ট্রোল) শিল্পের জন্য দ্রুত আদর্শ হয়ে ওঠে। বছরের পর বছর ধরে হার্ড ড্রাইভ মেইনফ্রেম এবং সার্ভারে সীমাবদ্ধ ছিল। হার্ডডিস্ক কম্পিউটারের এসএমপিএস (সুইচ মোড পাওয়ার সাপ্লাই) এর পরিবর্তনশীল বৈদ্যুতিক আউটপুট লিডগুলির একটি থেকে শক্তি পায়। এক সারিতে একগুচ্ছ দণ্ড চুম্বক কল্পনা করুন, যার প্রান্তগুলি আপনার দিকে লেগে আছে। কল্পনা করুন যে প্রথমটির উত্তর দিকে লেগে আছে, তারপরের দুটি দক্ষিণে লেগে আছে এবং তারপর পাঁচটি আবার উত্তর দিকে লেগে আছে। আপনি যদি এইভাবে একগুচ্ছ চুম্বক একসাথে রাখেন, আপনি একটি কোড তৈরি করা শুরু করতে পারেন। শুধুমাত্র উত্তর এবং দক্ষিণ সংকেত থেকে তৈরি একটি কোড। প্রকৃতপক্ষে, কম্পিউটারগুলি শুধুমাত্র ০ এবং ১ এর উপর ভিত্তি করে একটি খুব সাধারণ কোডের উপর ভিত্তি করে যাকে বাইনারি বলা হয়। উত্তর এবং দক্ষিণ মেরুকে খুব সহজেই ০ এবং ১ এ অনুবাদ করা যেতে পারে। একটি হার্ড ডিস্ক চুম্বকের এই লাইনটিকে একটি ডিস্কে পরিণত করে। কল্পনা করুন চুম্বকের লম্বা লাইনকে চারপাশে সুতোর মতো ঘুরানো, যেমন কাগজের টুকরো গড়িয়ে দেওয়া। হার্ড ডিস্কটি পড়ার জন্য, আপনাকে যা করতে হবে তা হল ডিস্কটি ঘোরানো এবং এটির কাছাকাছি আরেকটি খুব ছোট সনাক্তকরণ চুম্বক রাখুন। সনাক্তকরণ চুম্বককে ম্যাগনেটো-প্রতিরোধী রিড সেন্সর বলা হয়। উত্তর এবং দক্ষিণের প্যাটার্ন থেকে, আপনি "উত্তর এবং দক্ষিণ" থেকে কোডটিকে কম্পিউটারে সবকিছুতে অনুবাদ করতে পারেন। হার্ডডিস্কটি যেকোনো সময় চুম্বককে উল্টাতে সক্ষম, তাই এটি "উত্তর" থেকে একটি চুম্বককে খুব সহজেই "দক্ষিণ" এ পরিণত করতে পারে। এটি এটি শুধুমাত্র ডিস্ক পড়তে না, কিন্তু এটি লিখতে অনুমতি দেয়। মূলত, এটি উত্তর-দক্ষিণের "কোড" পরিবর্তন করতে পারে যখন কম্পিউটার এটি চায়। কম্পিউটার যখন এটি করে, সেখানে ডিস্কটি খুব দ্রুত ঘোরে। তারা প্রতি সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ বার কোড পড়তে পারে। ডিস্ককে দ্রুত এবং দ্রুত ঘোরাতে সাহায্য করার জন্য বিজ্ঞানীরা অনেক প্রযুক্তি বের করেছেন। এটা খুব বিপজ্জনক নয় যদি না আপনি পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে সংযুক্ত থাকা অবস্থায় এটিকে খোলার চেষ্টা করেন। একটা এটা বড় ভুল হবে! এটি একটি ভর সঞ্চয়কারী ডিভাইস যা অপারেটিং সিস্টেম এবং সফ্টওয়্যারের কোডের সংখ্যা সংরক্ষণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারের অন্যতম প্রধান উপাদান। একটি হার্ড ডিস্ক বিভিন্ন ভার্চুয়াল ডিস্ক তৈরি করতে ভাগ করা যেতে পারে। এই ধরনের প্রতিটি ভার্চুয়াল ডিস্ক একটি ভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম সংরক্ষণ (এবং এটি ব্যবহার করে কাজ) করতে পারে। নতুন আসা হার্ড ডিস্কগুলি পুরানোগুলির চেয়ে অনেক ছোট হলেও তাদের পূর্ববর্তী প্রজন্মের হার্ডডিস্কের চেয়ে অনেক বেশি সঞ্চয় করতে পারে। এগুলির গতি সম্পর্কে ভুলবেন না। নতুন হার্ড ডিস্কগুলি চোখের পলকে ডেটা আনতে পারে (এগুলিতে সঞ্চিত কখনও কখনও আরও দ্রুত। হার্ডডিস্কের বিশেষ কোনো প্রকার নেই তবে আলাদা আলাদা হার্ডডিক্স কত পরিমাণ তথ্য সঞ্চিত রাখতে পারে তার ওপর নির্ভর করে ভাগ করা যেতে পারে। বিভিন্ন ধরণের হার্ড ড্রাইভ রয়েছে, যেমন এক্সটার্নাল (বাহ্যিক) হার্ড ড্রাইভ এবং ইন্টার্নাল (অভ্যন্তরীণ) হার্ড ড্রাইভ। কিছু ধরণের হার্ড ড্রাইভ নিচে ব্যাখ্যা করা হলো। প্যারালাল অ্যাডভান্স টেকনোলজি অ্যাটাচমেন্ট (পিএটিএ এই ধরনের ড্রাইভগুলি ইন্টিগ্রেটেড ড্রাইভ ইলেকট্রনিক্স (আইডিই এবং এনহান্সড ইন্টিগ্রেটেড ড্রাইভ ইলেকট্রনিক্স (ইআইডিই নামেও পরিচিত। এই ড্রাইভ গুলো খুব ধীর গতির। সিরিয়াল অ্যাডভান্স টেকনোলজি অ্যাটাচমেন্ট (এসএটিএ এসএটিএ ড্রাইভগুলি পিএটিএ ড্রাইভের থেকে অধিক কার্যক্ষম এবং কম শক্তি ব্যয় করে। এগুল পিএটিএ-এর থেকে দ্রুতগতি সম্পন্ন। এই হার্ড ডিস্ক, অন্যান্য ধরনের ভিন্ন হার্ডডিস্কের মতো চলন্ত উপাদান দিয়ে গঠিত না। উপরে ব্যাখ্যা করা অন্যান্য হার্ড ড্রাইভগুলি একটি স্পিনিং ম্যাগনেটিক ডিস্কের সমন্বয়ে গঠিত যা ডেটা সঞ্চয় করার কার্য সম্পাদন করে, কিন্তু এসএসডি এই উদ্দেশ্যে অর্ধপরিবাহীর ব্যবহার করে। যেহেতু কোন চলমান উপাদান নেই তাই এই হার্ড ডিস্কগুলি অন্যান্য ড্রাইভের তুলনায় অনেক দ্রুত। বিশ্বের উপর এটি কি প্রভাব ফেলেছে হার্ড ড্রাইভ কম্পিউটার এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন MP3 প্লেয়ারকে পরে ব্যবহারের জন্য প্রচুর পরিমাণে তথ্য সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে। হার্ড ড্রাইভগুলি কম্পিউটার প্রোগ্রামারগুলিকে অত্যন্ত জটিল প্রোগ্রাম তৈরি করতে এবং কম্পিউটার ব্যবহারের সময় তা সংরক্ষণ করতে পারে। আপনি এখন এই লেখা পড়ার জন্য যে জটিল প্রোগ্রাম ব্যবহার করছেন হার্ড ড্রাইভ প্রবর্তন না হলে এটা সম্ভব হতো না। কম্পিউটারে হার্ড ড্রাইভ ব্যবহার করার আগে, জনপ্রিয় স্টোরেজ মাধ্যমগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল কার্ডবোর্ড কার্ড, কাগজের টেপ (এতে ছিদ্রযুক্ত) ও চৌম্বকীয় টেপ, এই চৌম্বকীয় টেপকে ফ্লপি ডিস্কও বলা হয়। যেহেতু কম্পিউটার প্রোগ্রামের আকার বৃদ্ধি পাচ্ছে, হার্ড ড্রাইভগুলিকেও সেই অনুযায়ী ডেটা সঞ্চয় করার জন্য আকার বাড়াতে হয়েছে। এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল ডানা বিমানের একটি অংশ যা এটিকে বাতাসে উঠতে সক্ষম করে। অনেক লোক এমন একটি ডানা আবিষ্কার করার চেষ্টা করেছিল যা মানুষকে উড়তে দেবে। এমনকি বিখ্যাত উদ্ভাবক, লিওনার্দো দা ভিঞ্চি পাখির মতো ডানা মেলে উড়ার বিভিন্ন উপায়ের জন্য পরিকল্পনা তৈরি করেছিলেন। ৫৫৮ সালে প্রাচীন চীনে প্রথম ডানা তেরি হয় যা একজন ব্যক্তিকে উড়তে সাহায্য করত। এটি একটি বড় আকারের ঘুড়ি ছিল। ৮৭৭ সালে, মার্কো পোলো এবং অন্যান্য অভিযাত্রীরা চীনা ঘুড়ি সম্পর্কে তথ্য ইউরোপে নিয়ে আসার অনেক আগে, আব্বাস ইবন ফিরনাস নামে স্পেনের একজন আরব উদ্ভাবক প্রথম হ্যাং গ্লাইডার তৈরি করেছিলেন এবং নিজেই সেটি পরীক্ষা করেছিলেন। স্যার জর্জ কেলি এবং পরে ওটো লিলিয়েনথাল কার্যকরী গ্লাইডার তৈরি করেছিলেন যা ১৮০০ এর দশকের মানুষকে উড়তে সাহায্য করতো। রাইট ব্রাদার্স সেই বিমানের জন্য বিখ্যাত ছিলেন যা তারা ১৯০৩ সালে উত্তর ক্যারোলিনার কিটি হকে প্রথম প্রদর্শন করেছিলেন, কিন্তু ১৮৯১ সাল থেকে তাদের বিমানের ডানাগুলি ওটো লিলিয়েনথালের গ্লাইডার উইংসের মতো একইভাবে কাজ করেছিল। একটি ডানার একমাত্র প্রয়োজন বাতাসের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে পারার শক্তি। একটি গ্লাইডারে ডানাটিকে হয় এটি শুরু করার জন্য ধাক্কা দেওয়া হয়, অথবা এটিকে উঁচু জায়গায় নিয়ে আসা হয় এবং নামানো হয়, যেমন একটি হ্যাং গ্লাইডার পাইলট একটি পাহাড়ের শীর্ষ থেকে শুরু হয়। একটি চালিত বিমানে, ইঞ্জিনগুলি বাতাসের মাধ্যমে ডানাগুলিকে ধাক্কা দেয় বা টান দেয়। ডানার আকৃতি এবং অবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বেশিরভাগ ডানা বাঁকা, যার কারণে তাদের উপর দিয়ে যাওয়া বাতাস তাদের নীচের বাতাসের চেয়ে দ্রুত যায়। কারণ ডানার উপরের বাতাস দ্রুত চলে, এটি ডানার নীচের বাতাসের চেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়ে। বায়ু তার চারপাশের সবকিছুর উপর চাপ দেয়, যদিও আপনি এটি অনুভব করতে পারবেন না। যখন বেশি বাতাস থাকে তখন এটি চারপাশের জিনিসগুলিতে আরও বেশি চাপ দেয়। ডানার উপরের দিকে দ্রুত গতিশীল, ছড়িয়ে পড়া বাতাস ডানার নীচের বাতাসকে ডানাটিকে উপরে ঠেলে দিতে দেয়, লিফট তৈরি করে। এটি চিন্তা করার আরেকটি উপায় হল যে একটি বিমানের ডানা সাধারণত কাত থাকে যাতে সামনের অংশটি পিছনের থেকে উঁচু হয়। ডানার আকৃতি এবং কাত দ্বারা নীচের দিকে পরিচালিত হয়। এটি উইংয়ের উপরেই একটি বিরোধী ঊর্ধ্বমুখী উত্তোলন শক্তি তৈরি করে। ডানার কার্যকারিতা একটি বিমানকে বাতাসের মাধ্যমে বহন করে রাখে। বিমানের ডানা বিপজ্জনক নয়। বিমানে ভালভাবে রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিচালনা করা হলে এর নিরাপত্তা বিষয়েও খেয়াল রাখা হয়। ডানাগুলি যে কোনও দ্রুত চলমান বস্তুর মতোই বিপজ্জনক এবং এটি কি দিয়ে তৈরি সেই উপাদানের উপরও নির্ভর করে। প্রথম দিকের প্লেনগুলি খুব পাতলা উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল কারণ ওজন কমাতে এবং ডানার শক্তি গতির প্রয়োজনীয়তা অনুসারে সেটাই ছিল আদর্শ। প্লেন যত দ্রুত হবে তত শক্তিশালী পদার্থ দিয়ে এটি তৈরি হতে হবে। ডানা বিমানের একটি অংশ যা এটিকে হাওয়ার মধ্যে উপরের দিকে তুলতে সাহায্য করে। বায়ুতে থাকা অবস্থায় বিমানে প্রধানত চারটি বাহিনী কাজ করে। ডানাগুলি বিমানটিকে শক্তি সরবরাহ করে যা এটিকে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির বিরুদ্ধে নিয়ে যায়। একটি বিমানের ডানা বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে এটির চারপাশে যে বাতাস যায় তা আসলে বিমানটিকে উপরে তুলতে সাহায্য করে। এটি আকৃতিতেও সুবিন্যস্ত করা হয়েছে যাতে প্লেনটি সর্বোচ্চ গতিতে চলতে পারে। অনুভূমিকভাবে 'সামনে'র অংশ বা 'প্রধান প্রান্ত' বায়ুকে বিভক্ত করে যাতে ডানার উপরের বায়ুপ্রবাহটিকে ডানার নীচের বায়ুপ্রবাহের চেয়ে আরও বেশি ভ্রমণ করতে হয়। যখন দুটি প্রবাহ আবার 'ট্রেলিং প্রান্তে' মিলিত হয় তখন উপরের বায়ুপ্রবাহটি প্রসারিত হয় এবং নিম্ন বায়ুপ্রবাহ সংকুচিত হয়। ডানা উপরের এবং নীচের বাতাসের চাপকে সমান করার চেষ্টা করে, তবে অবশ্যই এটি বিমানকে না তুলে উপরে উঠতে পারে না! একটি বিমানকে ইংরেজিতে এরোপ্লেন বলা হয় কারণ এর ডানা দুটি বায়ুকে সমতল পৃষ্ঠ বা সমতল দেয় যা একটি পুরু, প্রায় অর্ধবৃত্তাকার অগ্রভাগের প্রান্ত দ্বারা সংযুক্ত থাকে এবং যা তীক্ষ্ণ অনুগামী প্রান্তে মিলিত হয়। যেহেতু তারা ডানাদুটিকে বায়ুকে বিভক্ত করে এগিয়ে যায় তাই একে অ্যারো-প্লেন (বেশিরভাগ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে) বা বিমান বলা হয়। হেলিকপ্টার ব্লেড এবং প্রপেলারগুলিও প্রযুক্তিগতভাবে 'বিমান' ধারণ করে কিন্তু আজ বেশিরভাগ লোক যারা বিমান চালনা বিশেষজ্ঞ বা 'বায়ুগতিবিদ্যাবিদ' নন তাদের জন্য শব্দটি কেবলমাত্র সম্পূর্ণ 'স্থির উইং বিমান' বোঝায়। ফ্ল্যাপ এবং এইলেরন ব্যবহার করে উত্তোলন বাড়ানো বা কমাতে ডানার আকৃতি পরিবর্তন করা যেতে পারে। সমস্ত বিমানের পাখায় ফ্ল্যাপ থাকে যাতে এগুলি উত্তোলন করা যায় ও নামিয়ে আনা যায়। কিছু বিমানের পাখায়, বিশেষ করে বড় জেটের ডানাগুলিতে স্পয়লার থাকে যা বিমানটিকে আরও ধীর করে দেয়। এটি অবতরণের সময়ে গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজনকে অবশ্যই স্থবির না করে সম্ভাব্য সবচেয়ে ধীর গতিতে অবতরণ করতে হবে কিন্তু বিমান চালনা বন্ধ না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিমানের গতি কমাতে হবে। বৃহত্তর উড়োজাহাজগুলিতে, ডানাগুলিতে প্রায়শই ইঞ্জিনগুলি লাগানো থাকে। এটি পৃথিবীর ওপর কি প্রভাব ফেলেছে এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল ডানা নিয়ে কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার আগে প্রথমে বিমানটিকে আবিষ্কার করতে হয়েছিল। প্রথম দিকের ডানাগুলো ছিল হালকা ফ্রেমের কাঠের তক্তা মাত্র, যেখানে এই ধরনের কোনো পরিকল্পিত অন্তর্নির্মাণ বা বিমান উত্তোলন বা অবতরণের কাজ ছিল না। মোটর ইঞ্জিন আভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিন ব্যবহার করে, যা একটি মেকানিকাল যন্ত্র যেটি একটি জ্বালানি পুড়িয়ে বিদ্যুৎ ঘূর্ণন তৈরি করার ফলে যান চলাচল করে। নিকোলাস অটো ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি সফলভাবে ৪-স্ট্রোক ধরনের ইঞ্জিন তৈরি করেছিলেন যা পরবর্তীতে ১৮৭৬ সালে একটি গাড়ির ইঞ্জিন হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ১৮৮৫ সালে কার্ল বেঞ্জ তিন চাকার অটোমোবাইল চালনা করতে বিজ্ঞানী অটোর ইঞ্জিনের মতো একটি ইঞ্জিন ব্যবহার করেন। একই বছরে, বেঞ্জ অটোমোবাইল উৎপাদন ও বিক্রি শুরু করে। সিলিন্ডারের ভেতরে চাপ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রথম বাণিজ্যিক দ্বি-স্ট্রোক ইঞ্জিনের কৃতিত্ব স্কটিশ প্রকৌশলী ডুগাল্ড ক্লার্ককে দেওয়া হয়, যিনি ১৮৮১ সালে তার নকশার জন্য পেটেন্ট পেয়েছিলেন। অভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিন বাতাসের সাথে মিশ্রিত তরল জ্বালানী (বাষ্পীভূত) পুড়িয়ে উৎপন্ন তাপ থেকে শক্তি পায়। এগুলি বেশিরভাগই 'ফসিল ফুয়েল জীবাশ্ম জ্বালানি) যেমন পেট্রল, ডিজেল, কম্প্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস (সিএনজি) এবং তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি যেগুলি মাটি থেকে খনন করা হয়। এই ধরনের জ্বালানির উৎস সীমিত এবং এখন খুঁজে বের করা কঠিন হয়ে উঠছে, তবে সাম্প্রতিক কিছু কৃত্রিম পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎস ব্যবহার করে ইলেক্ট্রোলাইসিস দ্বারা হাইড্রোজেন তৈরী করা হচ্ছে, যা মোটর ইঞ্জিনের শক্তির উৎস হাসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি একটি মেকানিকাল যন্ত্র যা রাসায়নিক শক্তিকে (জ্বালানি) তাপ শক্তিতে এবং তারপর যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। রেসিপ্রোকেটিং (আগে এবং পিছনে) গতি ঘূর্ণমান (স্পিনিং) গতিতে রূপান্তরিত হয় এবং গাড়ির চাকা চালানোর জন্য ক্লাচ, গিয়ার বক্স ইত্যাদির মাধ্যমে এই শক্তি প্রেরণ করা হয়। একটি ইঞ্জিনকে আসলে একটি মোটরের ধরন বলা যেতে পারে, কারণ এটি জিনিসকে চালিত করতে সক্ষম! ইঞ্জিন বলতে আসলেই ইঞ্জেনিয়াস (বুদ্ধিমান) যন্ত্রকে বোঝায় কিন্তু আমরা যেই যন্ত্রটাকে ইঞ্জিন বলি তা সাধারণ মোটরের একটি অক্ষ ঘোরানোর তুলনায় বেশি জ্বালানী পোড়ানো ও শক্তি সরবরাহ করা প্রয়োজন। যেখানে ইঞ্জিন চালানোর দরকার পড়বে সেখানে গিয়ার, লিভার এবং কেবিল এর মতো আধুনিক যন্ত্র থাকা জরুরি। একটি মোটর সিলিন্ডার নামক এক বা একাধিক ধাতব টিউবে উপস্থিত জ্বালানী এবং বাতাসের মিশ্রণকে পোড়ায়। জ্বলনের ফলে উত্তপ্ত ও প্রসারিত গ্যাস একটি পিস্টনকে নীচের দিকে ধাক্কা দিয়ে চালিত করে, যার ফলে একটি ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্ট ঘোরে এবং একটি ফ্লাইহুইল এর চারদিকে আবর্তিত হয়, এটি পোড়া জ্বালানি থেকে শক্তি শোষণ করে এবং পরবর্তী চক্র শুরু হওয়া অবধি জিনিসগুলিকে চালিত রাখে। ঘূর্ণায়মান ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্ট এবং ফ্লাইহুইল থেকে পাওয়া শক্তিই শেষ পর্যন্ত চাকাগুলিকে চালিত করে। মোটর বিভিন্ন ধরনের হলেও দুধরনের মোটরই সাধারণত ব্যবহার হয় যথা: সস্তা, অতিরিক্ত আওয়াজ করি এবং সীমিত ২-স্ট্রোক যা সাধারণত থোট মোটরসাইকেল ও গার্ডেন মেশিনে‌ দেখতে পাওয়া যায় এবং অপরটি হলো আরও পরিশীলিত অটো বা 4-স্ট্রোক গাড়ি, ট্রাক এবং গাড়ির জন্য ব্যবহৃত হয়। বাস, কোন মোটরের (এখানে চিত্রিত) একটি মজার স্মৃতিশক্তি আছে শীর্ষে' পিস্টন দিয়ে শুরু করে (দ্রষ্টব্য: এটি আসলে সর্বদা শীর্ষে থাকে না, তবে বামে ছবিটির মতো বেশিরভাগ লোকেরা সিলিন্ডারের শেষটিকে স্পার্ক-প্লাগ বা ইগনিটার বলে ডাকে, যা নীচের প্রান্ত বা ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্ট থেকেও দূরে। শোষা (১ বায়ু এবং জ্বালানী বাষ্পের মিশ্রণে শোষণ (আসলে এটিকে ইন্ডাকশন স্ট্রোক বলা হয় কারণ পিস্টন স্পার্ক প্লাগ বা ইগনিটারের কাছে সিলিন্ডারের 'শীর্ষ' থেকে শুরু হয় এবং ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্টের 'নিচে'র দিকের কাছাকাছি যায়) নিংড়ানো (২ দ্রবণ স্কুইজ করা (এটি একটি কম্প্রেশন স্ট্রোক যখন পিস্টন স্পার্ক উপরের দিকে প্লাগ বা ইগনিটারের দিকে যায়) বিচ্ছুরণ ৩ স্পার্ক প্লাগ বা ইগনিটার চাপে সংকুচিত জ্বালানী এবং বাতাসের সাহায্যে আগুন জ্বালায় (ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্টের দিকে পিস্টনকে জোর করে 'নিচে'র দিকে করার জন্য একটি পাওয়ার স্ট্রোক যখন পিস্টনটি ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্ট থেকে সবচেয়ে দূরে থাকে, তখন এটিকে 'টপ-ডেড-সেন্টার' বলা হয় প্রকৃত স্পার্কটি সাধারণত ঘটে যখন ফ্লাইহুইল জড়তা ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্টকে কয়েক ডিগ্রি এগিয়ে নিয়ে যায়, তাই পিস্টনটি ইতিমধ্যেই শুরু করেছে শালীন' প্রসারিত গরম জ্বলন্ত গ্যাস থেকে একটি ধাক্কা পায় আগে! বওয়া (৪ নিঃশেষিত (পোড়া) গ্যাসগুলি পোড়া জ্বালানী তৈরি করে (এক্সস্ট স্ট্রোক) - পিস্টন সিলিন্ডারের 'শীর্ষে' ফিরে আসে যা আবার কিছু তাজা জ্বালানি শুষে নিতে এবং চক্রটি পুনরায় চালু করতে প্রস্তুত। বিংশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে এইগুলি শুধুমাত্র কয়েকটি ছোট গাড়িতে ব্যবহার করা হয়েছিল, বিশেষত ব্যাপকভাবে উত্পাদিত পূর্ব জার্মান ট্রাবান্ট কোম্পানি, তবে 'সুপার-কম্প্যাক্ট' বা 'আল্ট্রা-লাইট' প্রস্তুতকারক ডিকেডব্লিউ, সাব, ওয়ার্টবার্গ, সুজুকির মতো আরও বিখ্যাত নির্মাতারাও এর ব্যবহার শুরু করে। এসময়ে সুবারু অল্প সংখ্যক ২-স্ট্রোক গাড়ি তৈরি করেছিল। জ্বালানী এবং লুব্রিকেটিং তেলের একটি বিশেষ মিশ্রণ প্রয়োজন, কারণ জ্বালানী-এয়ার মিশ্রণটি ক্র্যাঙ্ককেসের মধ্য দিয়ে টানা হয়, যেখানে জ্বলন স্ট্রোকের শেষ এবং কম্প্রেশন স্ট্রোকের শুরু একই সময়ে ঘটে যাতে এটি সম্পাদন করে। গ্রহণ এবং নিষ্কাশন ফাংশন একসাথে! যদিও তাদের ৪-স্ট্রোকের তুলনায় একটি ভাল পাওয়ার-টু-ওজন অনুপাত রয়েছে, তবে এগুলি খুব যত্নে ব্যবহার করতে হয় এবং খুব দূষণ করে। মেশিন বা জাহাজ ইঞ্জিনের মতো অনেক শিল্পে বড় ২-স্ট্রোক ডিজেল মোটর ব্যবহার করে। পেট্রোল (বা পেট্রোল) ইঞ্জিনগুলির গতি নিয়ন্ত্রণ করা সহজ এবং সাধারণত একটি সমতুল্য ডিজেলের চেয়ে হালকা, যা স্থির গতিতে সবচেয়ে ভাল কাজ করে এবং ডিজেলের জড়তা পূরণের জন্য সত্যিই একটি টার্বো-চার্জারের প্রয়োজন৷ পেট্রোল হল একটি 'হালকা' জ্বালানী, অত্যন্ত দাহ্য এবং বৈদ্যুতিক স্পার্ক-প্লাগের সাহায্যে জ্বালানো হয়। ডিজেল (কখনও কখনও 'বাষ্পীভবন তেল বলা হয়) একটি ঘন 'ভারী' জ্বালানী যা অনেক কম দাহ্য, এবং সিলিন্ডারের মধ্যে খুব উচ্চ কম্প্রেশন দ্বারা বহিষ্কৃত হয়। একটি পেট্রল ইঞ্জিনের স্পার্ক-প্লাগ কোথায় আছে সে সম্পর্কে একটি টিউব দিয়ে ডিজেলকে 'ইনজেকশন' করা হয়। ডিজেল জ্বালানী কম তাপমাত্রায় শক্ত হয়ে ওঠার জন্য উপযুক্ত, এবং এটি প্রতিরোধ করার জন্য প্রায়শই একটি 'অ্যান্টি-ওয়াক্স-এজেন্ট' থাকে। ডিজেল ইঞ্জিন কাজ করার আগে গরম করার প্রয়োজন হতে পারে। এটি সাধারণত একটি বৈদ্যুতিক হিটার দিয়ে করা হয়, তবে বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য ডিজাইন করা কিছু ট্রাক্টর মোটর হয় জ্বালানী ব্যবহার করতে পারে, এবং পেট্রোল ব্যবহার শুরু করতে হয়েছিল, তারপর গরম হলে চালক ব্যয়বহুল বা সস্তা পেট্রল ব্যবহার করতে পারেন। ট্র্যাক্টর বাষ্পীকরণ তেল' যা কিছু ইউরোপীয় দেশে ছিল ভর্তুকি দেওয়া হয়েছিল এবং 'অননুমোদিত' যানবাহনে এর ব্যবহার শনাক্ত করার জন্য দাগ দেওয়া হয়েছিল। খুব ইঞ্জিনগুলি দাহ্য তরল জ্বালানী ব্যবহার করে যা ফুটো হয়ে বেরোতে পারে, তারা তাপ উৎপন্ন করে যা জ্বলন্ত জ্বালানীকে ছিটকে ফেলতে পারে, এগুলি ভারী এবং বিশাল, তাই এগুলি ছিটকে যাবার পরে অনেকক্ষণ গরম থাকে, তারা শক্তি উত্পাদন করে এবং যে অংশগুলি প্রচুর নড়াচড়া করে, তা আঙ্গুল ভেঙে করতে পারে বা জামাকাপড়ে ধরে যেতে পারে এবং অসতর্ক ব্যক্তিকে আহত করতে পারে, তাই ইঞ্জিনে কাজ করার অনেক আগেই মূল মোটর (যাকে প্রাইম মুভার বলা হয়) বন্ধ করতে হবে। মনে রাখবেন আরও কিছু মোটর আছে যেগুলি শক্তির কাছাকাছি রয়েছে যেমন কুলিং ফ্যান যেগুলি প্রাইম মুভার ইঞ্জিন ইগনিশন বন্ধ হওয়ার পরে কিছু সময়ের জন্য কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হতে পারে)। কখনও ঢাকা খুলবেন না বা কোনো ইঞ্জিন স্পর্শ করবেন না যদি না আপনি নিশ্চিত হন যে এটি সঠিকভাবে ঠাণ্ডা হয়ে গেছে সম্ভবত থামার পর অন্তত এক ঘণ্টার জন্য। সর্বদা পরীক্ষা করুন যে ইঞ্জিনের সবকিছু শীতল এবং জ্বালানী বা তেল লিক করছে কি না এছাড়াও ঢাকনার নিচে কিছু (বিশেষ করে অরক্ষিত আঙ্গুল, আলগা লম্বা চুল বা ঝুলন্ত পোশাক সহ) ঢোকানোর আগে নিশ্চিত করুন যে এটা আসলেই চলা বন্ধ করে দিয়েছে কি না। অভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিনগুলি তাদের মধ্যে থাকা সিলিন্ডারের সংখ্যা এবং সেই সিলিন্ডারগুলির আকার এবং অবস্থানের মধ্যে পরিবর্তিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি ইনলাইন-৪-এ একটি লাইনে চারটি সিলিন্ডার রয়েছে এবং একটি ভি-৬-এর উপরে চিত্রিত একটি "V" আকারে তিন জোড়া সিলিন্ডার রয়েছে। কিছু ভক্সওয়াগেন ডিজাইনে একটি অস্বাভাবিক ফোর-স্ট্রোক এয়ার কুলড ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে, যার উভয় পাশে দুটি সিলিন্ডার রয়েছে অনুভূমিকভাবে বিপরীত, চার-সিলিন্ডার মোটর যা মূলত হালকা বিমানের জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এখানে সচিত্র একটি ১১৩১ ঘন সেন্টিমিটার (৬৯ কিউবিক ইঞ্চি) মোট ক্ষমতার একটি ভক্সওয়াগেন বিটল মোটর, ১৯৪৫ থেকে ২৬ পিএস (ডিআইএন) হর্সপাওয়ার। অভ্যন্তরটির আরও ভাল দৃশ্য দেখানোর জন্য এটি কাটা হয়েছে। কমলা রঙ হল কাটা সারফেস এবং সবুজ রঙ হল কার্বুরেটর (মিক্সার) থেকে ফুয়েল-এয়ার ইনলেট যা মাঝখানে থাকে, কারণ একে উভয় পাশেই খাওয়াতে হয়। নিষ্কাশন, কুলিং ফ্যান, এবং বৈদ্যুতিক জেনারেটর বা অল্টারনেটর দেখানো হলো না। তেল ফিল্টার এবং কুলার উপরের বাম দিকে দেখানো আছে। বিশ্ব পরিবর্তনে এটি কিভাবে সাহায্য করেছে খুব নাটকীয়ভাবে। অটোমোবাইলের আগে, ব্যক্তিগত পরিবহনের জন্য শুধুমাত্র ঘোড়ার শক্তি ছিল প্রায় ১০ ১৫ কিমি/ঘন্টা (১০ মাইলের কম বা প্রায় দুবার হাঁটার গতি) এবং বাষ্প চালিত পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সেই গতির প্রায় দুই বা তিনগুণ পরিচালনা করত। অভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিন সাধারণ রাস্তায় প্রায় ১০০ কিমি/ঘন্টা (৬০ মাইল প্রতি ঘণ্টা) পর্যন্ত ব্যক্তিগত পরিবহনকে অনেক দ্রুত করে তুলেছে। দুর্ভাগ্যবশত পেট্রল এবং ডিজেল উভয়কেই 'জীবাশ্ম জ্বালানি' বলা হয় কারণ এগুলি প্রাকৃতিক শক্তির দ্বারা বহু মিলিয়ন বছর ধরে তৈরি হয় এবং আমাদের ব্যবহারের হার মানে তারা চিরকাল স্থায়ী নাও হতে পারে। বিজ্ঞানীরা আরও অনেক 'সিন্থেটিক জ্বালানি' তৈরী চেষ্টা করেলেও শুধুমাত্র সীমিত সাফল্যের সাথে। তাই গাড়িও দায়ী, পরোক্ষভাবে, আমরা এখন পশ্চিমা বিশ্বে যেভাবে বাস করি, আলাদা আবাসিক, শিল্প এবং বাণিজ্যিক এলাকা সহ, যার মানে বেশিরভাগ লোকের কাজ, কেনাকাটা এবং সামাজিক কার্যকলাপের জন্য একটি গাড়ির প্রয়োজন। দুর্ভাগ্যবশত গাড়ির ব্যাপক ব্যবহার বিশ্ব দূষণ বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করেছে তথাকথিত 'গ্রিনহাউস-গ্যাস' যা বিশ্বকে উষ্ণ করছে এবং আবহাওয়া পরিবর্তন করছে বলে মনে করা হয়। মেরু বরফের ছিদ্রগুলি গলে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে, তাই সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি পেতে পারে, উপকূলীয় অঞ্চলে প্লাবিত হতে পারে এবং ঝড় আরও সহিংস হয়ে উঠতে পারে কারণ বায়ু-প্রবাহ তাপমাত্রা সংবেদনশীল। এই আবিষ্কারের আগে এর সহায়ক আবিষ্কার কি কি ছিল ঘূর্ণমান (স্পিনিং) গতির পারস্পরিক (আগে এবং পিছনে) গতিকে রূপান্তর করার ধারণাগুলি প্রাচীনকাল থেকেই পরিচিত ছিল। বাষ্প তৈরির জন্য বাহ্যিক তাপ ব্যবহার করার ধারণাটি প্রাচীন গ্রীকদের কাছে পরিচিত ছিল, কিন্তু বাষ্প ইঞ্জিনগুলি যেমন আমরা জানি সেগুলি শুধুমাত্র সপ্তদশ শতক থেকে বিকশিত পারস্পরিক বাষ্প পাম্প থেকে উদ্ভূত হয়েছিল। পরবর্তীতে, অষ্টাদশ শতকে আরও অত্যাধুনিক বাষ্পীয় ইঞ্জিনগুলিতে গভর্নর ব্যবহার করে ঘূর্ণন গতি এবং গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্র্যাঙ্ক এবং ফ্লাইহুইল ছিল। ঊনবিংশ শতকের গোড়ার দিকে বাষ্পীয় লোকোমোটিভ তৈরি করা হয়েছিল, এবং তাদের সাথে কিছু জিনিসপত্র যেমন কেবিন হিটার (স্টিয়ারিং মেকানিজম এবং ব্রেক বলতে কিছুই না)। সবচেয়ে বড় অগ্রগতি হল পিস্টনের (অভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিন) ভিতরে জ্বালানী পোড়ানোর উপায় খুঁজে বের করা, উচ্চ চাপের বাষ্প বা গ্যাস তৈরি করার পরিবর্তে এবং তারপরে বাষ্প এবং বায়ুসংক্রান্ত মোটরগুলির মতো ইঞ্জিন সিলিন্ডারে পাম্প করা। এই পাতাটি ব্যাখা করে উইকিবই কী, এটি কী নয় এবং অন্যান্য উইকিমিডিয়া প্রকল্পগুলি থেকে কীভাবে এটি আলাদা। এই পাতার বিবরণগুলি তুলনামূলকভাবে সংক্ষিপ্ত । বিস্তারিত আলোচনা বা বিতর্কগুলো আলাপ পাতায় হওয়া উচিত। যেহেতু পাঠ্যপুস্তক শব্দটি ব্যাখ্যার জন্য উন্মুক্ত, তাই উইকিবইয়ের জন্য কোন ধরণের বিষয়বস্তু গ্রহণযোগ্য তা স্পষ্ট করতে এই নথিটি বিদ্যমান। উদাহরণস্বরূপ, কাজী নজরুল ইসলামের সম্পূর্ণ কাজগুলি একটি বাংলা সাহিত্য কোর্সে একটি পাঠ্যপুস্তক হিসাবে বিবেচিত হতে পারে তবে এই জাতীয় পাঠ্য এই সাইটের জন্য অনুপযুক্ত হবে। উইকিবইয়ে ছোট এবং বড় উভয় বইয়ের মতো প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। উইকিবই টীকাকৃত গ্রন্থ অন্তর্ভুক্ত করে দুটি প্রকল্পের মধ্যে সংযোগের একটি বিন্দু হিসাবে, উইকিসংকলন টীকাকৃত পাঠ্যঅন্তর্ভুক্ত করার অনুমতি দেয়। আপনি যদি একটি বিরল টীকাযুক্ত পাঠ্য বা একটি পাঠ্যের একটি বিরল সমালোচনামূলক সংস্করণ লিখতে চান তবে বইয়ের পরিবর্তে উইকিসংকলনে আপনার কাজটি আরও যথাযথভাবে তুলে ধরার করার কথা বিবেচনা করুন। উইকিবই ভিডিও গেম খেলার কৌশল নির্দেশিকা অন্তর্ভুক্ত করে ঐতিহাসিকভাবে বলতে গেলে, উইকিবইয়ে প্রথম দিকে ভিডিও গেম কৌশল নির্দেশিকা এবং ওয়াক-থ্রু নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু ২০২১ সালের একটি সফল প্রস্তাবের পর কৌশল নির্দেশিকা নীতি অনুযায়ী এই বিষয়বস্তুর অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়; এটির অতিরিক্ত নিয়ম এবং নির্দেশনা রয়েছে, এবং উইকিবইয়ে একটি ভিডিও গেম খেলার নির্দেশিকা তৈরি করার আগে এটি পড়ে নেওয়া উচিত। নীচে এমন জিনিসগুলির একটি তালিকা দেওয়া হল যা উইকিবইয়ের অন্তর্ভুক্ত নয় । সম্পাদনার সময় এই তালিকাটি মাথায় রাখলে অবদান রাখতে সাহায্য করবে। উইকিবই বিনামূল্যে উইকি হোস্ট বা ওয়েবস্পেস সরবরাহকারী নয় উইকিবইয়ের পাতাগুলো ব্যক্তিগত নীড়পাতা নয়। উইকিবইয়ে অবদানকারীদের নিজস্ব ব্যক্তিগত পাতা রয়েছে, কিন্তু এগুলি উইকিবইয়ে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক এবং অন্যান্য বিষয়বস্তু নিয়ে কাজ করার জন্য প্রাসঙ্গিক তথ্যের প্রয়োজনে ব্যবহৃত হয়। আপনি যদি পাঠ্যপুস্তকের কাজের সাথে সম্পর্কিত নয় এমন একটি ব্যক্তিগত ওয়েবপাতা তৈরি করতে চান (যেমন আপনার জীবনী প্রকাশ করা তাহলে দয়া করে ইন্টারনেটে অনেক বিনামূল্যে নীড়পাতা সরবরাহকারীদের মধ্যে একটি ব্যবহার করুন। উইকিবই কোন প্রচারণা এবং বিজ্ঞাপনের বাহন নয়। অতএব, উইকিবই মডিউলগুলি নয়: ব্যক্তিগত প্রবন্ধ যা একটি বিষয় সম্পর্কে আপনার নির্দিষ্ট মতামত বর্ণনা করে। ব্যক্তিগত মতামতকে মানুষের জ্ঞানের অংশ করে তোলার জন্য উইকিবই কোনও বাহন নয়। উইকিবই কোন আয়না বা পাঠ্য ভাণ্ডার নয় প্রাথমিক গবেষণা — উইকিবই প্রাথমিক গবেষণা প্রকাশের জায়গা নয়। উইকিবইয়ে অনুমোদিত নয় এমন বিষয়গুলির উদাহরণের মধ্যে রয়েছে নতুন তত্ত্ব এবং সমাধান, মৌলিক ধারণা উপস্থাপন করা, নতুন শব্দগুলি সংজ্ঞায়িত করা এবং নতুন শব্দ তৈরি করা। সংক্ষেপে, প্রাথমিক গবেষণা অন্যকোথাও প্রকাশিত হওয়া উচিত, যেমন একটি সমকক্ষ-পর্যালোচনা জার্নাল, বা আমাদের সহ-প্রকল্প উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রকাশিত লেখা — উইকিবই সহযোগিতামূলকভাবে নতুন উন্মুক্ত বিষয়বস্তু অ-কল্পকাহিনী গ্রন্থবিকাশের জন্য। উইকিসংকলন স্ট্যাটিক টেক্সট হোস্ট করার জন্য যা পূর্বে প্রকাশিত হয়েছে এবং জনসমক্ষে আছে অথবা একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ লাইসেন্সের অধীনে প্রকাশ করা হয়েছে। টীকাকৃত পাঠ্যগুলির জন্য এটি ব্যতিক্রম করা হয়, যা এক ধরণের শিক্ষামূলক উপাদান যা এর মধ্যে একটি মূল পাঠ্য অন্তর্ভুক্ত করে এবং সেই পাঠ্য টি পড়া বা অধ্যয়নের জন্য একটি নির্দেশিকা হিসাবে কাজ করে। উইকিবই কোন সংবাদ সার্ভিস নয় উইকিবই নতুন উইকিমিডিয়া প্রকল্প উন্নয়নের কোন জায়গা নয় অপ্রাপ্তবয়স্কদের সুরক্ষার জন্য উইকিবই সেন্সরকৃত নয় সম্পর্কিত) জন্য সেন্সর করা হয় না। প্রথমত, যে কেউ একটি বই সম্পাদনা করতে পারে এবং ফলাফলগুলি তাৎক্ষণিকভাবে প্রদর্শিত হয়, তাই আমরা গ্যারান্টি দিতে পারি না যে একজন শিশু তাদের বাবা-মা আপত্তিকর কিছু দেখতে বা পড়তে পারবে না। দ্বিতীয়ত, উইকিবইয়ে এমন কোনও উপাদান অপসারণের জন্য কোনও সংগঠিত ব্যবস্থা নেই যা নাবালকদের ক্ষতি করার সম্ভাবনা থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। যাইহোক, বই ঐকমত্যের ভিত্তিতে সেন্সর করা যেতে পারে, এবং করা হয়। এটা লক্ষ্য করা গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়বস্তু যা সাধারণত আপত্তিকর হিসাবে বিবেচিত হবে সেখানে যদি পূর্বে উল্লিখিত নীতিগুলির এক বা একাধিক লঙ্ঘন বা কপিরাইট যুক্ত সামগ্রী থাকে, সেগুলো এই প্রকল্পের সামাজিক মূল্যের তোয়াক্কা না করে অপসারণ করে দেওয়া হয়। পাতাগুলোর এলোমেলো বিকৃতি এবং অশ্লীলতা যোগ করা সাধারণত ধ্বংসাত্মক কাজ হিসাবে বিবেচিত হয় এবং কোনও আনুষ্ঠানিক আলোচনা না করেই এগুলো দ্রুত অপসারণ করা হয়। দুর্ভাগ্যবশত আপনি এই আপত্তিকর বিষয়বস্তু যোগ করার পরপরই উইকিবইয়ে কিছু পৃষ্ঠা দেখতে পারেন, এবং যদিও আমরা যত দ্রুত সম্ভব এই জাতীয় জিনিসগুলি পরিষ্কার করার জন্য খুব চেষ্টা করি, তারপরও আমরা মাঝে মাঝে কিছু জিনিস মিস করি। উইকিবই:কপিরাইট mdash; কপিরাইট যুক্ত উপাদান সম্পর্কে আমাদের নীতি প্রাচীন মিশরীয় খনির মধ্যে, নির্মাণে ব্যবহৃত পাথরের খণ্ডগুলোকে ভাঙতে ব্রোঞ্জের কীল ব্যবহার করা হতো। কাঠের কীল, যেগুলি জলের মধ্যে থাকার পরে ফুলে যায়, সেগুলিও ব্যবহার করা হত। আমেরিকার কিছু আদিবাসীরা ক্যানো, বাসস্থান এবং অন্যান্য বস্তু তৈরি করতে কাঠের বিভাজন এবং কাজ করার জন্য, অ্যান্টলার কীল (উত্তর আমেরিকার উত্তর-পশ্চিম উপকূল সাংস্কৃতিক এলাকায় পাওয়া গেছে) ব্যবহার করত। কীল হল একটি ত্রিভুজাকার আকৃতির সরঞ্জাম যার এক প্রান্ত মোটা হয় (ভোঁতা দিক) এবং অন্য প্রান্ত পাতলা (ধার) হয়। পাইয়ের এক টুকরো একটি কীলের মতো দেখতে হয়। ছয়টি সরল যন্ত্রগুলির মধ্যে কীল একটি। এটি দুটি বস্তুকে আলাদা করতে, একটি বস্তুকে বিভক্ত করতে, একটি বস্তুকে উত্তোলন করতে বা একটি বস্তুকে এক জায়গায় ধরে রাখতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি কিভাবে তার ক্ষমতা পায় বাইরের যে শক্তি এর ওপর কাজ করে তার থেকেই এর শক্তি আসে। একটি কীল তার ভোঁতা প্রান্তে প্রয়োগ করা একটি বলকে তার ঝুঁকে থাকা পৃষ্ঠে লম্ব (একটি সমকোণ) বলে রূপান্তরিত করে। একটি প্রশস্ত কোণ সহ একটি ছোট কীল কোন কাজ দ্রুত করতে পারে, কিন্তু এটিতে একটি সরু কোণ সহ একটি দীর্ঘ কীলের চেয়ে বেশি জোর দেবার প্রয়োজন হয়। একটি কীলের প্রান্ত পাতলা হওয়ার কারণে, এটি ধারালো হয়। ছুরি এবং কাঁচির মতো অনেকগুলি কীল রয়েছে যাদের সম্পর্কে তোমাকে সতর্ক থাকতে হবে। অবশ্য, কিছু কীল ভোঁতা হতে পারে এবং সেগুলি বিপজ্জনক নয় কিছু কীল ব্যবহার করা হয় কোন কিছুকে আলাদা করতে। এই ধরনের কীলের সাধারণ উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে ছুরি, কুড়ুল, পেরেক, কাঁচি এবং লাঙ্গল। অন্যগুলি জিনিস তুলতে বা তাদের মধ্যে দূরত্বের সমন্বয় করতে ব্যবহৃত হয়। সূক্ষ্ম সমন্বয় করতে কাঠের একটি লম্বা এবং ক্রমে সরু হয়ে যাও টুকরো (টেপারড) ছুতোরের কাজে ব্যবহার করা হয়, একে শিম বলা হয়। এখনও অনেক কীল ব্যবহার করা হয় ঠিক জায়গায় জিনিস ধরে রাখার জন্য। একটি ডোরস্টপ এই ধরনের একটি কীলের উদাহরণ। কিভাবে এটি বিশ্বের পরিবর্তন করেছে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হতে পারে কীল। কীল না থাকলে আমরা কাঠ কাটতে, পশু শিকার করতে বা পোশাক তৈরি করতে পারতাম না। লাঙ্গল নামে একটি বিশেষ ধরনের কীল দিয়ে মানুষ জমি চাষ করে। এটি তৈরি করার আগে কোন ধারণা(গুলি) এবং/অথবা উদ্ভাবনগুলি বিকাশ করতে হয়েছিল দ্বিমিক সংখ্যা (বাইনারি ডিজিট) কি বেশির ভাগ মানুষই যেকোনো সংখ্যা লিখতে দশটি ভিন্ন সংখ্যা ব্যবহার করে — ০ থেকে ৯। উদাহরণস্বরূপ, ১৫, ৯৬৭৮৩০, ১০০, ৯৯, ৬ এবং আরও অনেক কিছু। একে বলা হয় দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি বা ভিত্তি দশ যার মানে হল এই সংখ্যা পদ্ধতিতে একটি সংখ্যা গঠনের জন্য দশ টি বিভিন্ন সংখ্যা রয়েছে, মানুষের (বেশিরভাগ) হাতে যতগুলি আঙ্গুল থাকে। কিন্তু কম্পিউটারগুলি দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে নির্মিত হয় না। এর কারণ হল কম্পিউটার ইলেকট্রনিক বর্তনী (সার্কিট) দিয়ে তৈরি হয়, যার প্রতিটি অংশ হয় চালু থাকে নাহলে বন্ধ থাকে। যেহেতু সেখানে শুধুমাত্র দুটি বিকল্প আছে, তারা শুধুমাত্র দুটি ভিন্ন সংখ্যা ০ এবং ১ কে প্রকাশ করতে পারে। একে বলা হয় দ্বিমিক বাইনারি) সংখ্যা (ডিজিট) পদ্ধতি, বা ভিত্তি দুই । দ্বি" মানে দুই।) সমস্ত সংখ্যাই এই দুটি সংখ্যা ০ এবং ১ দিয়ে তৈরি করা হয়। দ্বিমিকে একটি সংখ্যাকে (এটি একটি ০ বা একটি ১) একটি বিট ও বলা হয় – বাইনারি থেকে বি এবং ডিজিট থেকে ট এসেছে। কম্পিউটারগুলি তাদের অন্যান্য সমস্ত গণিত করতে এবং তথ্যগুলিকে যোগ, বিয়োগ, গুণ, এবং ভাগ করতে এই সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে। এমনকি তারা বিট আকারে তথ্য সংরক্ষণও করে। একটি বিট বলতে শুধুমাত্র একটি শূন্য বা একটি এক হতে পারে, তাই বড় সংখ্যা বোঝাতে (এবং এমনকি অক্ষরও বোঝাতে) তারা এক একটি খণ্ডে একত্রে দলবদ্ধ হয়ে থাকে। আটটি বিট দিয়ে একটি বাইট তৈরি হয়, এবং কম্পিউটারগুলি যতগুলি বাইট তাদের প্রয়োজন ততগুলি ব্যবহার করে, আমাদের যা প্রয়োজন তা সঞ্চয় করার জন্য। আধুনিক কম্পিউটার বহু বিলিয়ন বাইট সঞ্চয় করে রাখতে পারে। এই বইটি তোমাকে শেখাবে কীভাবে দ্বিমিক কাজ করে, কেন কম্পিউটার এটি ব্যবহার করে এবং তারা কীভাবে এটি ব্যবহার করে। কেন আমরা দ্বিমিক ব্যবহার করি সাধারণ গণিতে, আমরা দ্বিমিক ব্যবহার করি না। আমাদের স্বাভাবিক সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করতে শেখানো হয়েছিল। সাধারণ সংখ্যার তুলনায় দ্বিমিক গণিত করা অনেক সহজ কারণ দশ সংখ্যার-চিহ্ন — ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, এবং ৯, পরিবর্তে তুমি শুধুমাত্র দুটি সংখ্যা ব্যবহার করছো-চিহ্ন — ১ এবং ০। মাত্র দুটি সংখ্যা-চিহ্ন দিয়ে, তুমি "চালু" বা "বন্ধ হ্যাঁ" বা "না" এমন জিনিসগুলি ব্যবহার করে অনেক দূর গণনা করতে পারো। উদাহরণস্বরূপ: তুমি তোমার আঙুল দিয়ে কতদূর গুনতে পারবে? বেশীরভাগ লোকই বলবে ১০। তুমি যদি দ্বিমিক দিয়ে তোমার আঙ্গুলে গণনা করো তবে তুমি এক হাতে ৩১ গণনা করতে পারবে! দুই হাত দিয়ে, দ্বিমিক ব্যবহার করে, তুমি ১০২৩ পর্যন্ত গণনা করতে পারো! কম্পিউটারগুলি দ্বিমিক ব্যবহার করে কারণ তারা শুধুমাত্র চালু বা বন্ধ অবস্থা পড়তে এবং সংরক্ষণ করতে পারে। সুতরাং, ০ কে "বন্ধ" হিসেবে এবং ১ কে "চালু" হিসেবে ব্যবহার করে আমরা বৈদ্যুতিক তার ব্যবস্থার মধ্যেই সংখ্যা ব্যবহার করতে পারি। এই হিসাবে এটা চিন্তা করো — যদি তোমার প্রতিটি গণিত প্রতীকের (০ থেকে ৯) জন্য একটি করে রঙ থাকে, তোমার দশটি রঙ লাগবে। মনে রাখার পক্ষে এতগুলি রঙ অনেক বেশি, কিন্তু তুমি যেভাবেই হোক এটি করেছো। যদি তুমি শুধুমাত্র কালো এবং সাদা রঙের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকো, তোমার কাছে শুধুমাত্র দুটি রং থাকবে। এটা মনে রাখা অনেক সহজ হবে, কিন্তু তোমাকে সংখ্যা লেখার একটি নতুন উপায় তৈরি করতে হবে। দ্বিমিক হল সেটাই — সংখ্যা নথিবদ্ধ করার এবং ব্যবহার করার একটি নতুন উপায় যা সত্য। স্কুলে, তুমি শিখেছিলে যে আমাদের একক, দশক, শতকের ঘর এবং আরও অনেক কিছু আছে। প্রতিটি ঘর পরেরটির চেয়ে দশগুণ বেশি। তুমি যদি এটি আগে না দেখে থাকো তবে দেখো এই ঘরের ধারণাটি এইরকম দেখাচ্ছে: দ্বিমিকেও এইরকম ঘর আছে, কিন্তু দশ দিয়ে গুণ করার পরিবর্তে, তারা প্রতিবার দুই দিয়ে গুণ করে: এই পদ্ধতিতে আমাদের দ্বিমিক সংখ্যা পড়া যায়, কিন্তু কীভাবে আমরা তাদের লিখব? একটি উপায় হল এক থেকে শুরু করে ওপরের দিকে যাওয়া সমস্ত সংখ্যার একটি তালিকা লেখা। ঠিক যেমন দশমিকে ৯ এর সঙ্গে ১ যোগ করলে ১০ হয়, আর ১ ৯৯ করলে ১০০ হয়, দ্বিমিকে যখন তুমি একের সঙ্গে এক যোগ করো, হাতে থাকা এক পরের ঘরে চলে যায়। এটি কীভাবে কাজ করে তা দেখতে এই টেবিল ভালো করে দেখো। তুমি লক্ষ্য করবে যে মান ১, ২, ৪, ৮, ১৬ এর জন্য শুধুমাত্র একটি এক বিট এবং কিছু শূন্য বিট প্রয়োজন, কারণ সেই মান সহ একটি ঘর রয়েছে এবং আমাদের কেবল সেই ঘরের বিটটিকে একটিতে বসাতে হবে। তুমি দ্বিমিক সংখ্যা লেখার একটি ছাঁদ (প্যাটার্ন) লক্ষ্য করেছো কি? ১ থেকে ১৬ পর্যন্ত টেবিলটি আবার ভালো করে দেখো, যতক্ষণ না তুমি তোমার নিজস্ব উপায়ে বুঝতে পারো দ্বিমিকে এইরকম কেন হল, তুমি দশমিক পদ্ধতি পড়ার প্রচুর অনুশীলন করেছো কিন্তু এখনও দ্বিমিক পড়ার জন্য করনি, তাই দ্বিমিক পড়ার জন্য বেশ ধীর বোধ করা স্বাভাবিক। ৫২ এর দ্বিমিক সংখ্যা হল ১১০১০০। তুমি কীভাবে একটি দ্বিমিক সংখ্যা পড়বে? # তুমি এককের ঘর দেখো। যেহেতু এটিতে একটি ০ আছে, এটি মোট সংখ্যায় কিছু যোগ করছে না। # তারপর তুমি ২ এর ঘরে দেখো। শূন্য আছে, সুতরাং কিছুই না, তাই আমরা পরবর্তী ঘরে চলে যাই। # ৪ এর ঘরে আমরা একটি এক পেয়েছি, তাই আমরা ৪ যোগ করব। # আট এর ঘরকে ছেড়ে যাবো কারণ এটিতে ০ রয়েছে, ১৬ এর ঘরে আমরা ১ পেয়েছি। তাহলে আগের ৪ এর সঙ্গে ১৬ যোগ করলাম (মোট হল ২০)। # শেষে, বত্রিশ এর ঘরে আমাদের একটি ১ আছে। তাহলে আগের ২০ এর সাথে ৩২ যোগ হল (মোট হল ৫২)। আমাদের হয়ে গেছে! এখন আমরা সর্বমোট ৫২ পেয়েছি। একটি ভিত্তি-২ সংখ্যা পড়ার মূল বিষয় হল প্রতিটি ঘরের মান মোটের সাথে যোগ করা, যদি তাতে একটি ১ থাকে। সর্বমোট পাবার জন্য তোমাকে ভিত্তি-১০ এর মতো গুণ করতে হবে না (ওপরের ভিত্তি-১০ উদাহরণ থেকে দশের ঘরের ৫ এর মতো এভাবে তুমি তাড়াতাড়ি ভিত্তি-২ সংখ্যা পড়তে পারবে। নিচের টেবিলটিকে দেখা যাক। ! দ্বিমিক সংখ্যা ঘর দ্বিমিক সংখ্যার মান দ্বিমিক সংখ্যাটি হল ১০১১১, কিন্তু আমরা জানিনা এটি কি। সংখ্যাটি কী তা জানতে ঘর-পঠন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাওয়া যাক। # এক এর ঘরে ১ আছে, তাই আমরা মোটের সাথে ১ x ১ যোগ করি (মোট হল ১)। # দুই এর ঘরে একটি ১ আছে, তাই আমরা মোটের সাথে ১ x ২ যোগ করি (মোট ৩)। # চার এর ঘরে শূন্য আছে, তাই আমরা ০ x ৪ যোগ করব (মোট এখনো ৩)। # আট এর ঘরে একটি ১ আছে, তাই আমরা ১ x ৮ যোগ করব (মোট হল ১১)। শেষ হয়ে গেছে, তাই এটিই উত্তর হল। উত্তর হল ১১! তোমাদের বার করার জন্য এখানে আরও কিছু সংখ্যা রয়েছে। কম্পিউটার পাঠ্য সহ সবকিছুই দ্বিমিকে সংরক্ষন করে। এটি করার জন্য, প্রতিটি অক্ষর, প্রতিটি বিরামচিহ্ন, প্রকৃতপক্ষে অনেক সংখ্যক প্রতীক যা মানুষ ব্যবহার করেছে, ইউনিকোড নামে একটি পদ্ধতিতে তাদের নিজস্ব সংখ্যা দেওয়া হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, যদি তোমার নাম হয় "রজত" তাহলে কম্পিউটার এটিকে দ্বিমিকে সংরক্ষণ করতে পারে শুধুমাত্র "র" এর জন্য একটি দ্বিমিক, তারপর "জ" এর জন্য এবং এইভাবে পরপর। আমেরিকান ইংরেজিতে সবচেয়ে সাধারণ চিহ্নগুলি, যেমন উচ্চারণবিহীন অক্ষর, শুধুমাত্র একটি বাইট দিয়ে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। অন্যান্য চিহ্ন, যেমন "£" এবং "¿ এদের একের বেশি বাইট প্রয়োজন কারণ তাদের একটি বড় সংখ্যা দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি উদাহরণ: * G সংরক্ষণ হবে ৭১, যেটি দ্বিমিকে হল "০১০০ ০১১১"। একটি পুরো কথা "George" এইরকম দেখাবে: যদিও এটি অর্থহীন কথা লাগতে পারে, চেষ্টা করে দেখ তুমি ইংরেজির বাকি অক্ষরগুলির দ্বিমিক খুঁজে পাও কিনা এবং তাদের দশমিক সংখ্যায় মান কি! একটি বিট একটি দ্বিমিক (দ্বৈত) অবস্থাকে সংজ্ঞায়িত করে (চালু বা বন্ধ, ০ ​​বা ১, সত্য বা মিথ্যা) এদের আর কোন ছোট এককে ভাঙা যাবেনা। নামটি বাইনারি ডিজিটের ছোট রূপ, যেমন দ্বিমিক সংখ্যা '১০ দশমিকের '২'কে বোঝায়) এ '১' সংখ্যাটি, যেভাবে একটি দশমিক সংখ্যা (পূর্বনির্বাচিত দশমিক ভিত্তি প্রসঙ্গে ১০টি স্বতন্ত্র মান থাকতে পারে এমন সংখ্যা) কাজ করে, উদাহরণস্বরূপ '৯' এবং '৮' হল '৯৮' দশমিক সংখ্যার অংশ। একটি বাইট হল আট বিট বা ৮ বিটের একটি দল। আট কেন? এটি অক্ষর মনে রাখার সাথে সম্পর্কিত, যা তুমি পরে পড়বে। উইকিশৈশব স্বেচ্ছাসেবকদের একটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দ্বারা লিখিত শিশুদের জন্য বইয়ের একটি উৎস। এটি নির্দিষ্ট মূল মূল্যবোধের উপর নির্মিত। উইকিশৈশব হল: শিশু বান্ধব । আমাদের বইগুলি শিশুদের কথা মাথায় রেখে লেখা হয়। আমাদের বইয়ের বিষয়গুলি বেছে নেওয়া হয় শিশুদের চাহিদা অনুযায়ী। এই বইগুলি ফটোগ্রাফ, ডায়াগ্রাম, স্কেচ এবং মূল অঙ্কন দিয়ে সমৃদ্ধভাবে চিত্রিত করা হয়েছে। সহযোগিতামূলক । উইকিশৈশবের বইগুলি কেবল একজন লেখক লিখেন না, পরিবর্তে তারা অনেক আগ্রহী মানুষের একসাথে কাজ করেন। মজার কাজ । আমরা এমন বই লিখি যা বোঝা সহজ এবং বয়স-উপযুক্ত। লেখার শৈলী হালকা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ। নির্ভরযোগ্য । বইগুলি তথ্যগত তথ্য উপস্থাপন করে যা যাচাইযোগ্য এবং একই সাথে মতামত, মৌলিক গবেষণা এবং কল্পকাহিনী এড়িয়ে চলে। মুক্ত । বিশ্বকে তার বিষয়বস্তু উন্নত করার জন্য প্রতিটি নিবন্ধ, বই লিখতে বা সম্পাদনা করতে এবং পুনরায় লেখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। ক্রিয়েটিভ কমন্স শেয়ার-অ্যালাইক লাইসেন্সের শর্তাবলীর অধীনে আমাদের বইগুলি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এখানে উইকিবই অনলাইনে উন্নয়ন ঘটবে, এবং কিছু সমাপ্ত বই মুদ্রিত হবে। ভবিষ্যতে, উইকিশৈশবের একটি স্থিতিশীল অনলাইন সংস্করণ একটি নতুন প্রকল্প হিসাবে স্থাপন করা হবে এবং "সম্পূর্ণ" সংস্করণগুলি সেখানে যাবে। যাইহোক সম্পূর্ণ" সংস্করণগুলি উইকিবইয়ে প্রকাশ করা হবে এবং পরিবর্তনের সাথে সময়ে সময়ে হালনাগাদ করা হবে। উইকিশৈশব উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন এবং উইকিবইয়ের একটি অংশ এবং তাদের নিয়ম ও নীতিমালার অধীন। এছাড়া উইকিশৈশবেরও নিজস্ব নির্দেশিকা রয়েছে। কখনও কখনও উইকিশৈশব নীতি উইকিবইয়ের বাকি অংশের নীতি থেকে আলাদা হয়-উদাহরণস্বরূপ, উইকিশৈশবে একটি ম্যাক্রোপডিয়া (একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে একটি গভীর বিশ্বকোষ) অনুমোদিত যদিও এটি সাধারণত বাকি উইকিবইয়ে অনুমোদিত নয়। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} পৃথিবীতে কতজন নাস্তিক আছে তা জানা মুশকিল। তবে একটা কথা, সবাই "নাস্তিক" বলতে একই জিনিস বোঝেন না, নাস্তিকতার সংজ্ঞা বিভিন্ন জনের কাছে ভিন্ন ভিন্ন। এছাড়াও, কিছু কিছু ধর্ম বিশেষ ধরণের নাস্তিকতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, ফলে একজন ব্যক্তি সেই ধর্ম অনুসরণ করতে পারেন এবং একই সাথে নাস্তিকও হতে পারেন। জৈন ধর্ম এইরকম, হিন্দুধর্ম এবং বৌদ্ধ ধর্মের কিছু রূপও এরকম। এই ধর্মের লোকেরা নিজেদেরকে নাস্তিক না বলে ধর্মের সদস্য হিসাবে বর্ণনা করতে পারেন। আরেকটি সমস্যা হল, কিছু জায়গায় নাস্তিকরা নাস্তিকতার জন্য নির্যাতিত হয়ে থাকেন, তাই সেসব জায়গায় মানুষ নাস্তিকতা স্বীকার করতে রাজি নাও হতে পারে। এটি অনুমান করা হয়েছে যে বিশ্বের প্রায় বারো শতাংশ নিজেদেরকে "অধর্মীয়" হিসাবে বর্ণনা করে, যা নাস্তিকতার একটি সংজ্ঞা। কিন্তু মাত্র আড়াই শতাংশ নিজেদেরকে ‘নাস্তিক’ বলে বর্ণনা করেন। নাস্তিকতা সর্বত্র দেখা যায়। নাস্তিকতার যে কোন সংজ্ঞা অনুসারে — আমরা এক মুহূর্তে আলোচনা করব নাস্তিকতা কী? — অন্য কারও কাছ থেকে নাস্তিক বিষয় সম্পর্কে না শিখেও নাস্তিক হওয়া সম্ভব। যেখানে নাস্তিকতা বেশি দেখা যায় সে সম্পর্কে আমরা কিছু জিনিস বলতে পারি। অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড এবং ইউরোপীয় দেশগুলিতে নাস্তিকতা মোটামুটি সাধারণ ব্যাপার। সাধারণভাবে এটি কমিউনিস্ট বা কমিউনিস্ট ছিল এমন দেশগুলিতেও বেশি সাধারণ যেমন পুরানো সোভিয়েত ইউনিয়ন, এর উপনিবেশ সমূহ এবং কিউবা বা চীন এবং চীন প্রভাবিত এলাকা সমূহ। সাম্যবাদের জন্য নাস্তিকতার প্রয়োজন নেই; কিন্তু সেসব দেশে সরকার কমিউনিজম চাপিয়ে দিয়ে সব ধর্মকেও দমন করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ আমেরিকায় দক্ষিণাঞ্চলের নাস্তিকতা কিছুটা কম দেখা যায়। নাস্তিকতার মূল বিশ্বাসগুলি কি কি নাস্তিকরা অনেক কিছু বিশ্বাস করে। কেউ কেউ গভীরভাবে আধ্যাত্মিক মানুষ। ঠিক যেমন অনেক রকমের নাস্তিক আছে—মানুষ যারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করে (কখনো একজন, কখনো অনেকজন)— ঠিক তেমনই বিভিন্ন ধরনের নাস্তিকও আছে—যারা অন্য যা কিছু বিশ্বাস করে না কেন, ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না। অনেক নাস্তিক সন্দেহবাদ এবং বিজ্ঞানের মূল্যে বিশ্বাসী। এই দুটি খুব ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। সংশয়বাদ বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে এবং তাদের সমর্থন করার জন্য প্রমাণ চাইছে। বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি হল পরীক্ষামূলক প্রমাণের ভিত্তিতে আমাদের ভৌত জগৎ সম্পর্কে আমাদের তত্ত্বগুলি বেছে নেওয়া উচিত। অধর্মীয় নাস্তিকরা প্রায়ই ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদী। ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদ নৈতিকতা, যৌক্তিকতা এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের উপর জোর দেয়। এটি বলে যে পৃথিবী অতিপ্রাকৃত প্রাণীর পরিবর্তে প্রাকৃতিক নিয়ম দ্বারা পরিচালিত হয় এবং যে সঠিক এবং ভুলের মধ্যে পার্থক্য মানুষের প্রকৃতি থেকে আসে, এবং বিশ্বের এবং মানুষ যেভাবে একসাথে বসবাস করে, তা অতিপ্রাকৃত প্রাণী থেকে নয়। অনেক নাস্তিক, বিশেষ করে অধর্মীয়রা, অন্য লোকেদের বিশ্বাসকে সহ্য করার উপর অনেক গুরুত্ব দেয়। এর অর্থ এই নয় যে, অন্যের বিশ্বাসের সমালোচনা করবেন না সংশয়বাদের জন্য আমাদের বিশ্বাসকে প্রশ্ন করতে হয়, আমাদের নিজস্ব বিশ্বাস হোক বা অন্য লোকের। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে অন্যদের তাদের বিশ্বাসের জন্য তাড়না করা। কিছু ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদীরা প্রতারণামূলক ধর্ম প্রচার করে। এটি অন্যের বিশ্বাসের প্রতি সহনশীলতাকে উন্নীত করতে পারে, মানুষকে একে অপরের বিশ্বাস থেকে কতটা আলাদা হতে পারে এবং তারা অন্যদের কাছে কতটা অদ্ভুত বলে মনে হতে পারে সে সম্পর্কে চিন্তা করে এবং একই সময়ে এটি যথেষ্ট সন্দিহান না হওয়ার বিপদগুলি নির্দেশ করতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে একটি স্পুফ ধর্ম যা কিছু মনোযোগ আকর্ষণ করেছে তা হল চার্চ অফ দ্য ফ্লাইং স্প্যাগেটি মনস্টার, যাকে পাস্তাফেরিয়ানিজমও বলা হয়। ২০০৫ সালে, কানসাস স্কুল বোর্ড ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন এই ধারণা যে বিশ্বের জটিলতা শুধুমাত্র ঈশ্বর দ্বারা সৃষ্ট দ্বারা ব্যাখ্যা করা যেতে পারে বিবর্তনের পাশাপাশি জীববিজ্ঞান ক্লাসে শেখানোর জন্য ভোট দেয়। একজন পদার্থবিজ্ঞানের স্নাতক, ববি হেন্ডারসন, বোর্ডকে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন যাতে তিনি বিশ্বাস করেন যে পৃথিবী একটি উড়ন্ত স্প্যাগেটি দানব দ্বারা তৈরি হয়েছে, তাই তাদের অন্যান্য তত্ত্বের পাশাপাশি এটি শেখানো উচিত। দুই বছর পর বোর্ড তার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। আপনি যদি ইন্টারনেটে কাউকে "থ্যাঙ্ক গড" এর পরিবর্তে "থ্যাঙ্ক এফএসএম" বলতে দেখেন এফএসএম" মানে "ফ্লাইং স্প্যাগেটি মনস্টার"। নাস্তিকতা শব্দটি অন্তত দুটি ভিন্ন উপায়ে ব্যবহৃত হয়। প্রযুক্তিগতভাবে, শব্দের অর্থ "দেবতা ছাড়া অর্থাৎ নাস্তিকতা হল কোন ঈশ্বরে বিশ্বাস করা নয়। কিন্তু —সাবধান!— ঈশ্বরে বিশ্বাস না করা কোনো দেবতা নেই বলে বিশ্বাস করা থেকে আলাদা। ঈশ্বরে বিশ্বাস না করা এমন কিছুর নাম রাখে যা আপনি বিশ্বাস করেন না: দেবতা। কোনো দেবতার নাম নেই বলে বিশ্বাস করে আপনি যা বিশ্বাস করেন: আপনি বিশ্বাস করেন যে কোনো দেবতা নেই। নাস্তিকতা" শব্দটি কখনও কখনও এই জিনিসগুলির একটির জন্য ব্যবহৃত হয়, কখনও কখনও অন্যটির জন্য। তাই তাদের সোজা রাখার জন্য, আমরা তাদের মধ্যে-বিশ্বাসী-কে দুর্বল নাস্তিকতা বলি এবং বিশ্বাসী-এখানে-কোনও শক্তিশালী নাস্তিকতা বলি। সমস্ত শক্তিশালী নাস্তিকই দুর্বল নাস্তিক (কারণ আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন না যে তারা করে এবং একই সাথে বিশ্বাস করে যে তাদের অস্তিত্ব নেই)। কিন্তু বেশিরভাগ দুর্বল নাস্তিকই শক্তিশালী নাস্তিক নয় (কারণ তারা সক্রিয়ভাবে বিশ্বাস করে না ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে, না সক্রিয়ভাবে বিশ্বাস করে যে ঈশ্বরের অস্তিত্ব নেই)। কিছু লোক দুর্বল নাস্তিকদের মধ্যেও পার্থক্য করে যারা ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে কিনা তা নিয়ে কখনও চিন্তা করেনি এবং দুর্বল নাস্তিকদের মধ্যে যারা এটা নিয়ে চিন্তা করেছে। দুর্বল নাস্তিক যারা এটা নিয়ে ভাবেননি তাদেরকে বলা হয় অন্তর্নিহিত নাস্তিক। ১৭০০-এর দশকে একজন ফরাসি দার্শনিক ব্যারন ডি'হলবাখ লিখেছিলেন "সকল শিশু জন্মগতভাবে নাস্তিক; তাদের ঈশ্বর সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। বাচ্চাদের যখন দেবতা সম্পর্কে কোন ধারণা থাকে না, তখন তারা ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে কিনা তা নিয়ে ভাবতে পারে না। দুর্বল নাস্তিকরা যারা এটি সম্পর্কে চিন্তা করেছেন তাদেরকে স্পষ্ট নাস্তিক বলা হয়। আরেকটি শব্দ আছে যা আপনি শুনেছেন: অজ্ঞেয়বাদী। লোকেরা কখনও কখনও এই শব্দটি এমন কাউকে বোঝাতে ব্যবহার করে যার ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে কিনা সে সম্পর্কে কোনও মতামত নেই একজন দুর্বল নাস্তিক। কিন্তু অজ্ঞেয়বাদী শব্দটি আসলে তৈরি করা হয়েছিল (অর্থাৎ একটি শব্দ হিসেবে উদ্ভাবিত) বিশেষভাবে এর থেকে ভিন্ন কিছু বোঝাতে। এটি ১৮৬৯ সালে টমাস হেনরি হাক্সলি নামে একজন ইংরেজ জীববিজ্ঞানী দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল, যিনি চার্লস ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্বকে প্রচার করেছিলেন। তিনি এই শব্দের সংজ্ঞা দিয়েছিলেন এমন কাউকে বোঝাতে যিনি বিশ্বাস করেন যে ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে কিনা তা জানা অসম্ভব। হ্যাঁ, এটি এমন কিছুর নামকরণ যা অজ্ঞেয়বাদীরা বিশ্বাস করে: তারা বিশ্বাস করে যে ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে কি না তা জানা নেই। নাস্তিকদের মতে কোন পুস্তক পবিত্র কোনো কিছু পবিত্র হয় যদি তাকে গভীর শ্রদ্ধা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখা হয়। পবিত্র কিছু ধারণ করার জন্য আপনাকে কোনো অতিপ্রাকৃত সত্তায় বিশ্বাস করতে হবে না। যাইহোক, এখনও পর্যন্ত এমন কোন গ্রন্থ নেই যা ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদীদের দ্বারা সেই স্তরের শ্রদ্ধার সাথে ব্যাপকভাবে দেখা হয়। কিছু বই আছে যা ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদীদের দ্বারা ব্যাপকভাবে সম্মানিত। রিচার্ড ডকিন্স, আস্তিকবাদের একজন স্পষ্টভাষী আধুনিক সমালোচক, বিবর্তন তত্ত্বের প্রভাবগুলি অন্বেষণ করে বেশ কয়েকটি বই লিখেছেন যা ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদীদের কাছে অনেক আগ্রহের বিষয়, কারণ বিবর্তনীয় তত্ত্ব ব্যাখ্যা করে যে কীভাবে পদার্থবিজ্ঞানের সাধারণ আইনগুলি বিশাল জটিলতার জন্ম দিতে পারে। জটিলতা ঘটতে অতিপ্রাকৃত প্রাণীর কোন প্রয়োজন ছাড়াই বিশ্বের। এই বিষয়ে তার সবচেয়ে বিখ্যাত বই হল "দ্য সেলফিশ জিন যেটি নিজেই বিবর্তন তত্ত্ব সম্পর্কে আরেকটি হল দ্য ব্লাইন্ড ওয়াচমেকার, যা বিবর্তনের একটি উদাহরণ বিশদভাবে অন্বেষণ করে যা এত জটিল কিছু তৈরি করে যা একবার তৈরি করলে মনে হয় যেন কেউ এটি ডিজাইন করেছে। তিনি ধর্ম সম্পর্কে বিশেষভাবে একটি বইও লিখেছেন, যার নাম "দ্য গড ডিলিউশন"। সংশয়বাদ এবং স্পুফ ধর্ম উভয়ের সাথে যুক্ত একটি কাজ হল "দ্য ইলুমিনেটাস ট্রিলজি, একটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী/ফ্যান্টাসি কাজ যা ষড়যন্ত্রের তত্ত্বগুলিকে অযৌক্তিক চরমে নিয়ে যায়, এবং তাই পাঠকদের ষড়যন্ত্র তত্ত্বের বিষয়ে সন্দিহান হতে শেখায় (এবং অন্য বেশিরভাগ বিষয়েও সন্দিহান)। স্পুফ ধর্ম পাস্তাফেরিয়ানিজমে একটি বই রয়েছে যা এর মূল বিশ্বাসগুলিকে তুলে ধরেছে, দ্য গসপেল অফ দ্য ফ্লাইং স্প্যাগেটি মনস্টার, ২০০৬ সালে ববি হেন্ডারসন দ্বারা প্রকাশিত হয়েছিল, যিনি কানসাস স্কুল বোর্ডে তার চিঠি দিয়ে চার্চ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন৷ নাস্তিকতা অনুশীলনে কিছু প্রধান ছুটির দিন কি কি ১৯৯০ এর দশক থেকে, ১২ ফেব্রুয়ারি ডারউইন দিবস পালন করা হচ্ছে, যা বিবর্তন আবিষ্কারক চার্লস ডারউইনের জন্মবার্ষিকীতে তার স্মরণে। চার্লস ডারউইনকে স্মরণ করতে চাইলে আপনাকে ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদী হতে হবে না, তবে এটি ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদীদের মধ্যে কিছু জনপ্রিয়তা উপভোগ করে। স্পুফ ধর্ম পাস্তাফেরিয়ানিজমের বেশ কয়েকটি ছুটি রয়েছে। একটি পাস্তাফেরিয়ান ছুটি, যাকে সাধারণভাবে হলিডে বলা হয়, বছরের একই সময়ে বড়দিন, কোয়ানজা এবং হানুক্কাহ হয় এবং এর কোনো নির্দিষ্ট তারিখ নেই। সুতরাং শুভ ছুটির দিন" বা "ছুটির শুভেচ্ছা" শব্দগুচ্ছের যেকোনো ব্যবহারকে পাস্তাফেরিয়ানিজমের সমর্থনের প্রমাণ বলে দাবি করা হয়। কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব যারা নাস্তিকতা পালন করেন নাস্তিকতার একটি খ্যাত গল্প কী ফরাসি জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং গণিতবিদ পিয়েরে-সাইমন লাপ্লেস এবং ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়ন-প্রথম সম্পর্কে একটি জনপ্রিয় গল্প রয়েছে। এই ধরনের অনেক গল্পের আছে যা দৃশ্যত এটি যেভাবে বলা হয়েছে তেমনভাবে না ঘটলেও সত্যেরথেকে খুব বেশি দূরে নয়। গল্পটি, যেমনটি সাধারণত বলা হয়, যে ১৮০০-এর দশকের গোড়ার দিকে, লাপ্লেস নেপোলিয়নকে তার মেকানিক সেলেস্ট (সেলেস্টিয়াল মেকানিক্স সৌরজগত কীভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে একটি বইয়ের একটি কপি দিয়েছিলেন। নেপোলিয়ন তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন তিনি ঈশ্বরের উল্লেখ না করে সৌরজগতের কাজ সম্পর্কে এই সমস্ত বই লিখেছিলেন, যার উত্তরে লাপ্লেস বলেছিলেন (তাই গল্পটি চলে Je n'avais pas besoin de cette hypothèse-là" — "আমার কোন প্রয়োজন ছিল না সেই অনুমানের।" গল্পটি প্রায়শই এই অর্থে নেওয়া হয় যে লাপ্লেসের ঈশ্বরের অস্তিত্ব অনুমান করার প্রয়োজন ছিল না। প্রকৃতপক্ষে, মেকানিক সেলেস্টের সাথে সমস্যাটি মনে হচ্ছে যে সৌরজগতকে কাজ করার জন্য ঈশ্বরকে হস্তক্ষেপ করতে হবে কিনা। এক শতাব্দীরও বেশি আগে, ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটন দাবি করেছিলেন যে যদি সৌরজগতকে দীর্ঘ সময়ের জন্য নিজের উপর কাজ করার জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়, তবে শেষ পর্যন্ত গ্রহগুলি তাদের কক্ষপথ থেকে নড়বড়ে হয়ে যাবে, যদি না ঈশ্বর সৌরজগতকে স্থিতিশীল রাখতে হস্তক্ষেপ করেন। LaPlace এর সাথে একমত নয় তিনি বিশ্বাস করতেন যে সৌরজগতকে স্থিতিশীল রাখতে কোন ঐশ্বরিক হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই। এটাও স্পষ্ট নয় যে লাপ্লেস আসলে নেপোলিয়নের কাছে "Je n'avais pas besoin de cette hypothèse-là" সঠিক শব্দগুলো বলেছিল কিনা। যাইহোক, এই কথাটি আমার সেই অনুমানের কোন প্রয়োজন ছিল না প্রায়শই সংশয়বাদের একটি মডেল হিসাবে উদ্ধৃত হয়। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} কতজন মানুষ খ্রিস্টধর্ম অনুসরণ করেন প্রায় আড়াই শত কোটি মানুষ কোনো না কোনো ধারার খ্রিস্টধর্ম অনুসরণ করে। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং চীনে বসবাসকারী মোট জনসংখ্যার সমান সংখ্যক মানুষ। খ্রিস্টধর্ম কোথায় চর্চা করা হয় খ্রিস্টধর্মের মূল বিশ্বাসগুলি কী কী খ্রিস্টধর্ম একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম: এটি শেখায় যে ঈশ্বর আছেন, তিনি একজনই। এটি শেখায় যে, প্রায় দুই হাজার বছর আগে ঈশ্বরের পুত্র‌ যীশু খ্রিস্ট কুমারী মা মরিয়মের কাছে মানবরূপে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ক্রুশবিদ্ধ হয়ে‌ তিনি নিহত হলেও মৃত দেহ থেকে পুনরুত্থিত হন এবং স্বর্গে ফিরে আসেন। তার মৃত্যুকে মানবতার পাপের প্রায়শ্চিত্ত হিসাবে গণ্য করা হয়, যা মানুষকে রক্ষা করতে দেয়। খ্রিস্টধর্ম বলে যে যারা রক্ষা পাবে তারা ঈশ্বরের সাথে স্বর্গের রাজ্যে প্রবেশ করবে। খ্রিস্টধর্মের বিভিন্ন রূপ কে রক্ষা পাবে সে সম্পর্কে বিভিন্ন জিনিস শেখায়। একটি খুব সাধারণ শিক্ষা হল যে যারা ভাল জীবন যাপন করে তারা মারা গেলে স্বর্গে প্রবেশ করবে। অন্য কিছু শিক্ষা হল যে প্রত্যেকে সংরক্ষিত হবে, যারা মৃত্যুর আগে তাদের পাপ স্বীকার করে তারা রক্ষা পাবে, বা যারা পরিত্রাণ পাবে তা আমাদের জন্মের আগেই নির্ধারণ করা হয়েছে। ক্রুশবিদ্ধকরণ হল মৃত্যুদন্ডের একটি রূপ যা প্রাচীন রোমান সাম্রাজ্যে অনুশীলন করা হযত। যে ব্যক্তিকে হত্যা করা হবে তাকে ক্রুশের সাথে বেঁধে বা আটকে (প্রায়ই পেরেক দিয়ে) ফেলা হতো এবং না মারা যাওয়া অবধি রেখে দেওয়া হয়। একটি ক্রস খ্রিস্টধর্মের একটি সাধারণ প্রতীক। ক্রুশ সাধারণ আকৃতিতে দেখানো হতে পারে, অথবা এটির সাথে সংযুক্ত যীশু খ্রীষ্টের একটি মূর্তি দিয়ে দেখানো হতে পারে। একটি খ্রিস্টান ক্রুশ যার সাথে যীশুর অনুরূপ মূর্তি আঁটা থাকে তাকে ক্রুশিফিক্স বলা হয়। খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অধিকাংশ যীশুকেই ঈশ্বর বলে মনে করে, তিনি ত্রিত্বের (ট্রিনিটি) দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে গণ্য। এই মতবাদ অনুযায়ী ঈশ্বর তিন ব্যক্তি: পিতা, পুত্র (যীশু খ্রীষ্ট এবং পবিত্র আত্মা। তবুও এই তিনজনকে এক ঈশ্বর বলে মনে করা হয়। খ্রিস্টধর্মের ঈশ্বরকে ইহুদি ধর্ম ও ইসলামের মতোই আব্রাহামের ঈশ্বর (আব্রাহাম'স গড) হিসাবে বিবেচনা করা হয়। খ্রিস্টধর্মের পবিত্র বইগুলি বাইবেল নামে একটি বড় পাঠে একত্রিত হয়। বাইবেলের দুটি অংশ রয়েছে: ওল্ড টেস্টামেন্ট এবং নিউ টেস্টামেন্ট। ওল্ড টেস্টামেন্টটি এসেছে ইহুদি ঐতিহ্য থেকে, এবং এটি ইহুদিদের প্রতি ঈশ্বরের ভালবাসার গল্প বলে। নিউ টেস্টামেন্ট মূলত খ্রিস্ট বিষয়ক এবং এটি যীশু খ্রিস্টের গল্প বলে। পলের মাধ্যমে খ্রিস্টধর্মের বিস্তার ঘটায় এটি। নিউ টেস্টামেন্টের চারটি বইকে গসপেলস বলা হয়, প্রতিটিই যিশু খ্রিস্টের গল্প বলে। চারটি গসপেলের লেখক ঐতিহ্যগতভাবে ম্যাথিউ, মার্ক, লুক এবং জন। খ্রিস্ট ধর্মের কিছু পবিত্র দিন কী কী খ্রিস্টধর্মের প্রধান ছুটির একটি হল বড়দিন, যা খ্রিস্টের জন্ম উদযাপন করার দিন। এটি ২৫ ডিসেম্বর নাগাদ হয় এবং সাধারণত উপহার দান এবং পারিবারিক সমাবেশের সাথে উদযাপন করা হয়। আরেকটি প্রধান খ্রিস্টান ছুটির দিন হল ইস্টার, মার্চ বা এপ্রিলের একটি রবিবার যা খ্রিস্টের পুনরুত্থানকে স্মরণ করে উদযাপন হয়। উদযাপনের অংশ হিসাবে "ইস্টার ডিম" প্রায়শই সজ্জিত করা হয়। অনেক খ্রিস্টান প্রার্থনা করতে গির্জায় যায়। এটি প্রতি রবিবার করা হয়। ৩০ বছর বয়সে যখন যীশু খ্রিস্ট স্বর্গের বিষয়ে প্রচার শুরু করেন তখন এই ধর্মটির প্রতিষ্ঠা শুরু হয়েছিল। এর তিন বছর পরে, যীশু ক্রুশে মারা গিয়েছিলেন এবং খ্রিস্টান শিক্ষা অনুসারে, মৃতদেহ থেকে তিনি জীবিত হয়েছিলেন। এসময়েই এই ধর্মটির সত্যিকারের প্রচার শুরু হয়। সিরিয়ার অ্যান্টিওকে প্রথম খ্রিস্টানদের খ্রিস্টান বলে অভিহিত করা হয়। এই ধর্মের গল্পগুলির মধ্যে একটি হল যীশু খ্রিস্টের জন্মের গল্প। মেরি নামে এক মহিলার জোসেফ নামে একজনের সাথে বাগদান হয়েছিল, কিন্তু তারা তখনও বিবাহিত হয়নি। একদিন, ফেরেশতা গ্যাব্রিয়েল পৃথিবীতে এসে মেরিকে জানান যে তিনি ঈশ্বরের পুত্রের ধারণে গর্ভবতী। জোসেফ যখন জানতে পারলেন যে তিনি গর্ভবতী ছিলেন, তখন তিনি তাকে বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত নেন, কিন্তু তিনিও একজন দেবদূতের সাক্ষাৎ পান যিনি তার মন পরিবর্তন করেন। যীশুর জন্মের ঠিক আগে, তাদের একটি আদমশুমারির জন্য বেথলেহেমে ভ্রমণ করতে হয়। যেহেতু ঐ সময়ে অনেক লোক বেথলেহেমেও ভ্রমণ করছিলেন তাই সরাইখানা পূর্ণ ছিল, এবং জোসেফ এবং মেরির থাকার জায়গা ছিল না। তারা একটি আস্তাবলে ঠাঁই নেন এবং সেখানেই যীশুর জন্ম হয়েছিল। জরাথুস্ট্রবাদ বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্মগুলির মধ্যে একটি। কতজন মানুষ জরাথুস্ট্রবাদ অনুসরণ করেন কোথায় জরাথুস্ট্রবাদ চর্চা করা হয় জরাথুস্ট্রবাদ মধ্য এশিয়ার ইরান দেশ থেকে এসেছে। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত এটিই ছিল ইরানের প্রধান ধর্ম। পরে ইরান আরবরা আক্রমণ করে ও ইরানের বেশিরভাগ মানুষকে নতুন ধর্ম ইসলামে রূপান্তরিত করা শুরু করে। ইরানে আজও জরাথুস্ট্রবাদ অনুসরণকারী একটি ছোট সম্প্রদায় রয়েছে, তবে বেশিরভাগ অনুসরণকারীরা এখন ভারতে বাস করেন। ভারতের বেশিরভাগ জরাথুস্ট্রবাদ অনুসরণকারীরা একটিই জাতিগোষ্ঠীর অংশ, যারা ইরানিদের থেকে এসেছে, এদেরকে পারসিক বলা হয়। তারা বর্তমানে একটি ভারতীয় ভাষা গুজরাটি ভাষায় কথা বলেন এবং প্রধানত মুম্বাইতে বসবাস করে। জরাথুস্ট্রবাদের বিশ্বাস গুলি কি কি জরাথুস্ট্রবাদ অনুসরণকারীরা এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, যাকে বলা হয় আহুরা মাজদা (জরাথুষ্ট্রীয়দের পবিত্র ভাষা আভেস্তানে যার অর্থ "জ্ঞানী প্রভু")। আহুরা মাজদা মন্দ আত্মা, মন্দ, ধ্বংস এবং মিথ্যার রাজপুত্র আহরিমান (বা আংরা মাইন্যু) এর সাথে দ্বন্দ্বে থাকেন। প্রতিটি মানুষ আহুরা মাজদা বা আহরিমানকে অনুসরণ করার নিজস্ব স্বাধীনতা রয়েছে। ধর্মমতে শেষ পর্যন্ত, আহরিমান পরাজিত হবে, এবং প্রতিটি মানুষের বিচার করা হবে, এবং স্বর্গ বা নরকে পাঠানো হবে। জরাথুস্ট্রবাদের মূলমন্ত্র হল "ভাল চিন্তা, ভাল কথা, ভাল কাজ"। জরাথুস্ট্রবাদ অনুসরণকারীরা বিশ্বাস করে যে জল এবং আগুন পবিত্র এবং বিশুদ্ধ। তাদের মন্দিরগুলিকে অগ্নি মন্দির বলা হয়। তারা পবিত্র অগ্নিকুণ্ডে নৈবেদ্য উপস্থাপন করেন, যা প্রত্যহ পুরোহিতদের দ্বারা পরিচর্যা করা হয়। জরাথুস্ট্রবাদের প্রধান পবিত্র পাঠকে বলা হয় আবেস্তা যাতে রয়েছে তাদের ধর্মপ্রবক্তা জরাথুস্ট্রের শিক্ষা। জরাথুস্ট্রবাদ অনুসরণকারীদের পবিত্র দিনগুলি কি কি জরাথুস্ট্রবাদ অনুসরণকারীদের অনেক আচার-অনুষ্ঠান রয়েছে। তাদের সবচেয়ে পবিত্র দিনগুলির মধ্যে একটি হল নওরোজ বা পারসিক পঞ্জিকায় নববর্ষের দিন। জরাথুস্ট্রবাদ বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্মগুলির মধ্যে একটি। এটি জরাথুস্ট্র নামের একজন ব্যক্তির শিক্ষার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অধিকাংশ পণ্ডিত মনে করেন তিনি খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে বাস করতেন। আবার কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে তিনি খ্রিস্টপূর্ব দশম শতকেরও অনেক আগে জীবিত ছিলেন। প্রাচীন পারসিকরা তার বিশ্বাসকে গ্রহণ করেছিলেন এবং মুসলিম আরবদের পারস্য আক্রমণের আগ পর্যন্ত জরাথুস্ট্রবাদ পারস্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধর্ম হয়ে ওঠে। সবচেয়ে বিখ্যাত সমসাময়িক জরাথুস্ট্রবাদ অনুসরণকারীদের মধ্যে একজন ছিলেন ব্রিটিশ রক ব্যান্ড কুইনের প্রধান গায়ক ফ্রেডি মার্কারি''। তিনি আফ্রিকার একটি দ্বীপ দেশ জানজিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এটি তখন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ ছিল এবং বর্তমানে তানজানিয়ার অংশ। তার পরিবার ভারত থেকে আগত জরাথুস্ট্রবাদী পারসিক ছিল। ভারতের অন্যতম বিখ্যাত প্রস্তুতকারক সংস্থা টাটা কোম্পানির কর্ণধার জামসেদজী টাটা একজন পারসিক ছিলেন। কতজন মানুষ বাহাই ধর্ম অনুসরণ করেন পৃথিবীব্যাপী প্রায় ৫০ লক্ষ মানুষের ধর্ম অনুসরণ করেন। কোথায় বাহাই ধর্ম পালন হয় বাহাই ধর্ম ইরানে প্রবর্তিত হয়েছিল। এই‌ ধর্মবিশ্বাসীরা বর্তমানে ইসরায়েল এবং ভারত সহ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে রয়েছেন। বাহাই ধর্মের মূল বিশ্বাস কি বাহাই ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কি কিতাব ই আকদাস বাহাই ধর্মের প্রবর্তক বাহাউল্লাহ কর্তৃক ১৮৫৩ থেকে ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে লিখিত বাহাইদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ। বাহাই ধর্মপালকদের বিশেষ দিন কী কী নওরুজ, বাবের জন্ম ও মৃত্যুদিন, বাহাউল্লাহর জন্ম ও মৃত্যু দিন, রিদভান প্রভৃতি ধর্মভিত্তিক মোট এগারোটি বিশেষ দিন রয়েছে। বাহাই ধর্মবিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন পারস্য দেশের বাহাউল্লাহ নামের ব্যক্তি। বাহাই ধর্মের কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব কারা ভারতে বাহাই ধর্মের কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব হলেন; পায়াম শোঘি, জাহাঙ্গীর সোরাবজী, জিয়া মুডি, জিনা সোরাবজী। বিশ্বের সাতটি বড় বাহাই ধর্মের মন্দির কোথায় রয়েছে উত্তর আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রের লিন্দেন এভিনিউতে ভারতের দিল্লির লোটাস টেম্পেল বা কমল মন্দির গোটা বিশ্বে বৌদ্ধ ধর্মের প্রায় ২৫০-৫০০ মিলিয়ন অনুসারী রয়েছে। এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম। ==কোথায় বৌদ্ধ ধর্ম পালন করা হয় বৌদ্ধ ধর্ম প্রধানত এশিয়ায় প্রচলিত। এশিয়ার দেশগুলিতে যেখানে এটি অনুশীলন করা হয় তার মধ্যে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, কম্বোডিয়া, লাওস, থাইল্যান্ড, বার্মা, চীন, জাপান, কোরিয়া, তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, তিব্বত, ভুটান এবং মঙ্গোলিয়া। সারা বিশ্ব থেকে অনেক লোক আছে যারা বৌদ্ধ ধর্ম পালন করে। ==বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান বিশ্বাস কি কি বৌদ্ধ ধর্মে পুনর্জন্মের বিশ্বাস রয়েছে। পুনর্জন্ম মানে মৃত্যুর পরে আপনি আবার একটি ভিন্ন রূপে পুনর্জন্ম লাভ করবেন। পুনর্জন্ম ঘটে কারণ একজন ব্যক্তি বা জীবন্ত প্রাণী অসুখের চক্র থেকে পালাতে পারে না। বৌদ্ধ ধর্ম প্রচার করে যে অসুখ এমন কিছু যা বারবার ঘটে। অসুখী এবং পুনর্জন্মের অবসানের উপায় হল বৌদ্ধরা যাকে "চারটি মহৎ সত্য" বলে তা বোঝার মাধ্যমে। চারটি মহৎ সত্য হল বুদ্ধের শিক্ষা। প্রথম নোবেল সত্যকে বলা হয় "দুঃখের সত্য"। দ্বিতীয় মহৎ সত্যকে বলা হয় "দুঃখের উদয়"। তৃতীয় মহৎ সত্য হল "কষ্টের অবসান" এবং শেষ মহৎ সত্য হল "দুঃখের পথ"। বৌদ্ধরাও কর্মে বিশ্বাসী। কর্ম হল এমন একটি ক্রিয়া যা একজন ব্যক্তি গ্রহণ করে যা প্রভাব সৃষ্টি করে। এর মানে হল যে তোমরা যা কর তা জিনিসের উপর প্রভাব ফেলে। কর্ম অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন যে ভাল কর্মের অনুশীলন একজন ব্যক্তিকে পুনর্জন্মের সমাপ্তি এবং "আলোকিত" হওয়ার পথে নিয়ে যেতে পারে। জ্ঞানার্জন ঘটে যখন একজন ব্যক্তি তাদের পথ বা পুনর্জন্মের চক্র পরিবর্তন করে। শেষ মহৎ সত্য (দুঃখ থেকে বেরিয়ে আসার পথ) অষ্টমুখী পথ শেখায়। অষ্টমুখী পথ হল বুদ্ধের একটি শিক্ষা যে কীভাবে পুনর্জন্ম শেষ করা যায় এবং নির্বাণে পৌঁছানো যায়। নির্বাণ কি? নির্বাণ হল যখন একজন ব্যক্তি পুনর্জন্ম এবং অসুখ/দুঃখের চক্র থেকে নিজেকে মুক্ত করে। নির্বাণে পৌঁছানো প্রায় সবসময়ই অনেক বৌদ্ধের লক্ষ্য। বুদ্ধ হলেন একমাত্র ব্যক্তি যিনি নির্বাণে পৌঁছেছেন। ==বৌদ্ধ ধর্ম কোন গ্রন্থকে পবিত্র রাখে ধম্মপদ হল বুদ্ধের লিখিত শ্লোকের সংকলন। ধম্মপদ একজন ব্যক্তিকে কীভাবে বৌদ্ধ বিশ্বাস অনুশীলন করতে হয় তা বলে। ==বৌদ্ধ ধর্মের কিছু প্রধান ছুটির দিন এবং অনুশীলন কি কি বৈশাখ মে বা জুন মাসের প্রথম পূর্ণিমার দিনে ঘটে এবং বুদ্ধের জন্মদিন উদযাপন করা হয়। বৌদ্ধ ধর্মের সূচনা হয় সিদ্ধার্থ গৌতম নামে একজন ভারতীয় রাজপুত্রের মাধ্যমে, যিনি ৬২৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে নেপাল দেশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সিদ্ধার্থের বয়স যখন ২৯ বছর, তিনি নির্বাণ বা "পুনর্জন্ম/পুনর্জন্মের সম্পূর্ণ বন্ধ পথ" খুঁজে পেতে তার প্রাসাদ ত্যাগ করেছিলেন। ৩৫ বছর বয়সে তিনি নির্বাণ লাভ করেন এবং তখন থেকে "ভগবান বুদ্ধ" নামে পরিচিত হন। তিনি ৪৫ বছর ধরে যা পেয়েছেন তা প্রচার করেছিলেন এবং ৪৮৩ সালে ভারতের কুসিনারায় (বর্তমানে কুশিনগর) ৮০ বছর বয়সে মারা যান। যদিও তিনি "বুদ্ধ" নামে পরিচিত, তার জন্মের আগে এবং সম্ভবত তার জন্মের পরেও অনেক বুদ্ধ ছিলেন। ==বৌদ্ধ ধর্ম পালন করেছেন এমন কিছু বিখ্যাত ব্যক্তি কারা ১৪তম দালাই লামা (ধর্মীয় নাম: তেনজিন গ্যাতসো) বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী। তিনি তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম নামে বৌদ্ধধর্মের একটি শাখা অনুসরণ করেন। তিনি অনেক লোকের কাছে একজন আধ্যাত্মিক নেতা এবং কেউ কেউ বোধিসত্ত্বের পুনর্জন্ম বলে বিশ্বাস করেন (যে ব্যক্তির বুদ্ধের সহানুভূতি রয়েছে)। ৪০ লক্ষেরও বেশি জৈন ধর্মের অনুসারী মানুষ রয়েছে, যাদের বেশিরভাগই ভারতে। বেশিরভাগই ভারতে কিন্তু কানাডা, যুক্তরাজ্য, কেনিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো ভারতীয় অভিবাসীদের দেশগুলিতেও জৈন ধর্ম প্রচলিত। ==জৈন ধর্মের প্রধান বিশ্বাস কি কি তাদের অন্যতম প্রধান বিশ্বাস সহিংস না হওয়া। একে অহিংসা বলে। আরেকটি হল সত্যকে সম্পূর্ণরূপে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, অনেকান্তবাদ। তারা বস্তুর সাথে সংযুক্তি না থাকাতেও বিশ্বাস করে। একে বলে আত্মসংযম। ==জৈন ধর্ম কোন গ্রন্থকে পবিত্র মনে করে জৈনরা আগম সাহিত্যকে পবিত্র বলে মনে করে, যাকে আগম সূত্রও বলা হয়। ==জৈন ধর্মের কিছু প্রধান ছুটি এবং অনুশীলন কি কি দীপাবলি, পর্যুষাণ, দশলক্ষণ এবং মহাবীর জন্ম কল্যাণক জৈন ধর্মের অনুসারীদের উদযাপন করা কয়েকটি প্রধান উৎসব। জৈনধর্ম একটি অতি প্রাচীন ধর্ম যা অন্তত ৫ম শতাব্দীর খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে বিদ্যমান। ৮০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে হিন্দু, ইসলাম এবং শিখ ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার কারণে ধর্মটি হ্রাস পেয়েছে। ==জৈন ধর্ম পালন করেছেন এমন কিছু বিখ্যাত ব্যক্তি কারা কতজন মানুষ শিন্তৌধর্ম অনুসরণ করেন জাপানের অনেক লোক শিন্তৌধর্মৈর আচার-অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে, কিন্তু তাদের মধ্যে অনেকেই অন্য কোনো ধর্ম পালন করে থাকেন। আপনি যদি জাপানের লোকদের তাদের ধর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন, অনেকেই বলবে তাদের ধর্ম নেই। প্রায় ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ মানুষ আসলে একটি শিন্তৌ সম্প্রদায়ের অন্তর্গত যার প্রায় পুরোটাই জাপানে। জাপানের জনসংখ্যার প্রায় ৭০-৮০ শতাংশ শিন্তৌবাদে অংশগ্রহণ করেন, যা জাপানে ৯ থেকে ১০ কোটি। শিন্তৌধর্ম কোথায় পালন করা হয় জাপান। বেশ সংখ্যক জাপানি রয়েছে এমন দেশগুলিতেও শিন্তৌধর্ম চর্চা করা হয়। শিন্তৌরা "কামি"তে বিশ্বাস করেন, এটি একটি ঐশ্বরিক শক্তি যা সব কিছুতেই পাওয়া যায়। শিন্তৌরা বহুদেবতাবাদী কারণ এরা অনেক দেবতার অস্তিস্ত্ব বিশ্বাস করে এবং প্রকৃতিবাদী কারণ এটি প্রাণী এবং প্রাকৃতিক বস্তুর মতো জিনিসগুলিকে দেবতা হিসাবে দেখে। শিন্তৌদের পবিত্র গ্রন্থ কি কি শিন্তৌদের পবিত্র গ্রন্থ দুটি হলো কোজিকি এবং নিহোনগি। শিন্তৌ ধর্মপালনকারীদের পবিত্র দিন কী কী সেৎসুবুন ২ বা ৩ ফেব্রুয়ারি, প্রাচীন চান্দ্র পঞ্জিকা অনুযায়ী বসন্তের প্রথম দিন, হিনা মাৎসুরি ৩ মার্চ, গৌতম বুদ্ধের জন্মদিন ৮ এপ্রিল, শিশু উৎসব ৫ মে, তানাবাতা মাৎসুরি ৭ জুলাই, বোন সপ্তম চান্দ্রমাসের মাঝামাঝি ১৩ থেকে ১৫ জুলাই, শিচিগোসান ১৫ নভেম্বর, নতুন বছর ৩১ ডিসেম্বর। ==কতজন মানুষ কোথায় শিখ ধর্ম পালন করেন তারা বিশ্বাস করেন একজন ঈশ্বর আছেন, যিনি মানুষ হতে পারেন না। তারা মনে করে মানুষের জীবনের উদ্দেশ্য হল মৃত্যু ও জন্মের ক্রম ছিন্ন করে ঈশ্বরে মিলিত হওয়া। তারা দাবি করে যে এর উপায় হল গুরুদের শিক্ষা অনুসরণ করা, ঈশ্বরের ধ্যান করা এবং সদয় এবং দাতব্য হওয়া। তারা পাঁচটি মন্দ বিষয়কে বিশ্বাস করেন যথা ‘কাম’, ‘ক্রোধ’, ‘লোভ’, ‘মোহ’ (জাগতিক আসক্তি) এবং ‘অহংকার’। তারা উপবাস এবং মূর্তি ও মূর্তি পূজার মত আচার প্রত্যাখ্যান করার লক্ষ্য রাখেন। তারা মনে করে লিঙ্গ, ধর্ম, জাতিগত পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও কোনও বৈষম্য বা বিচ্ছিন্নতা থাকা উচিত নয়। তারা জীবন যাপনের জন্য কঠোর পরিশ্রমে বিশ্বাসী। তারা দাতব্য হওয়ার চেষ্টা করে মন্দিরগুলি সাধারণত বিনামূল্যে মানুষের জন্য খাবার তৈরি করেন। গুরু গ্রন্থ সাহেব তাদের পবিত্র গ্রন্থ। এটি দশম এবং শেষ শিখ‌ ধর্মগুরু দ্বারা লিখিত হয়েছিল। ধারণা ছিল যে, যখন পৃথিবীতে আর কোনো শিখ গুরু থাকবে তখন এটিই গুরু হিসাবে কাজ করবে। গুরু নানক এই ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। দশজন শিখ ধর্মগুরুর মধ্যে তিনিই প্রথম। তিনি প্রথম জীবনে হিন্দু হিসেবে বড় হয়েছেন। শিখ মন্দিরের নিশান সাহেবে একটি ত্রিকোণাকৃতির পতাকায় এই খাণ্ড চিহ্ন আঁকা থাকে। কতজন মানুষ তাওবাদ অনুসরণ করেন হংকং এর ১৪ শতাংশ এবং সিঙ্গাপুরের ১১ শতাংশ মানুষ মনে করে যে তারা তাওবাদী। তাওবাদের মূল বিশ্বাস গুলি কী কী তাওবাদ তাও-এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাপন শেখায়, যে পথটি সমস্ত বাস্তবতা অনুসরণ করে এবং যে উৎস থেকে বাস্তবতা প্রবাহিত হয়। তাওবাদ অনুসরণকারীদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কি খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতাব্দীতে চীনে রচিত তাও তে চিং হলো তাওবাদ অনুসরণকারীদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। জাদে সাম্রাজ্যের জন্মদিন প্রথম মাসের নবম দিন, বাতি অনুষ্ঠান প্রথম মাসের পঞ্চদশতম দিন, গুরু কুইয়ের জন্মদিন প্রথম মাসের ঊনবিংশতিতম দিন, সর্বোচ্চ বিশুদ্ধতা উৎসব দ্বিতীয় মাসের পঞ্চদশতম দিন, কিং মিং উৎসব চতুর্থ মাসের চতুর্থ বা পঞ্চম দিন, গুরু লুয়ের জন্মদিন চতুর্থ মাসের চতুর্দশতম দিন, উচ্চ বিশুদ্ধতা দিবস গ্রীষ্ম সৌরায়নের সময়, জংউয়ান‌ উৎসব সপ্তম মাসের পঞ্চদশতম দিন, নয় সাম্রাজ্য উৎসব নবম মাসের নবম দিন, মিনশুইলা উৎসব দশম মাসের প্রথম দিন, শিয়াউয়ান উৎসব দশম মাসের পঞ্চদশতম দিন, মূল্যবান বিশুদ্ধতা উৎসব শীত সৌরায়নের সময়। কতজন মানুষ একতাবাদী সার্বজনীনতাবাদ অনুসরণ করেন যুক্তরাজ্যে ১,৪৮,২৩২ জন ও সারাবিশ্বে ৮ লক্ষ মানুষ একতাবাদী সার্বজনীনতাবাদ অনুসরণ করেন। কোথায় একতাবাদী সর্বজনীনতা চর্চা করা হয় একতাবাদী সর্বজনীনতার মূল বিশ্বাস গুলি কী কী একতাবাদী সার্বজনীনতা (ইউইউ) হল মানুষকে কিছু নির্দিষ্ট বিশ্বাস রাখতে না বলে আধ্যাত্মিকভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করা। আপনি হয়ত একজন ইউনিটারিয়ান ইউনিভার্সালিস্ট (একতাবাদী সার্বজনীনতাবাদী) খুঁজে পেতে পারেন যিনি শেখার জন্য অনেকগুলি ভিন্ন ভিন্ন ধর্মমতের বই অধ্যয়ন করছেন। নাস্তিকতা সহ অন্যান্য অনেক বিশ্বাস তাদের বইতে বর্ণিত। প্রতিটি ইউইউ মণ্ডলী তার নিজস্ব মন্ত্রী নির্বাচন করেন, এবং তাই প্রতিটি মণ্ডলীর নিজস্ব স্বতন্ত্র চরিত্র রয়েছে। একটি ইউইউ উপাসনালয়ে একটি পরিষেবা অনেকটা ঐতিহ্যবাহী খ্রিস্টান পরিষেবার মতো মনে হতে পারে। আবার অন্য উপাসনালয়ে এটি উইক্কা, বা তাওবাদ বা আবার অন্য কিছুর মতো মনে হতে পারে। এটা তাদের নিজস্ব ধর্মমতের বৈচিত্রের লক্ষণ। একতাবাদী সর্বজনীনতা অনুসরণকারীদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কি একতাবাদী সর্বজনীনতার নির্দিষ্ট কোনো ধর্মগ্রন্থ নেই, তাদের উদ্দেশ্য বিভিন্ন ধরনের বই থেকে জ্ঞান আহরণ করা। কত মানুষ ইসলাম ধর্ম মেনে চলেন কোথায় ইসলাম ধর্মের চর্চা হয় ইসলাম ধর্মের মূল বিশ্বাস কি কি ইসলামের স্তম্ভ হল ইসলামের পাঁচটি মৌলিক কাজ, এবং এগুলি সকল মুসলমানের জন্য বাধ্যতামূলক বলে বিবেচিত হয়। কুরআন সেগুলিকে উপাসনার কাঠামো এবং বিশ্বাসের প্রতি অঙ্গীকারের চিহ্ন হিসাবে উপস্থাপন করে। সেগুলি হল (১) শাহাদাহ (ধর্ম ২) প্রতিদিনের নামাজ (সালাত ৩) দুস্থকে দান (যাকাত ৪) রমজান মাসে রোজা রাখা এবং (৫) মক্কার তীর্থযাত্রা (হজ)। হজ যাত্রা জীবনে অন্তত একবার করতে হবে। শিয়া এবং সুন্নি উভয় সম্প্রদায়ের মানুষই এই কর্মগুলি সঠিকভাবে সম্পাদনের জন্য একমত: # শাহাদাহ, যা ইসলামের মৌলিক ধর্ম, সেটি নির্দিষ্ট বিবৃতির সঙ্গে শপথ করে পাঠ করা আবশ্যক, বিবৃতিটি হল আশাদু 'আল-লা ইলাহা ইল্লা-ল্লাহু ওয়া 'আশাদু 'আন্না মুহাম্মাদান রসলু-ল্লাহ এর অর্থ "আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত উপাসনার যোগ্য কেউ নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মোহাম্মদ আল্লাহর দূত।" এই সাক্ষ্য ইসলামের অন্যান্য সমস্ত বিশ্বাস ও অনুশীলনের ভিত্তি। মুসলমানদের অবশ্যই প্রার্থনায় শাহাদাহ পুনরাবৃত্তি করতে হবে এবং ইসলাম গ্রহণ করতে ইচ্ছুক অমুসলিমদের ধর্মটি পাঠ করতে হবে। # সালাহ, বা আচার প্রার্থনা, একজন বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছোলে তাকে দিনে পাঁচবার এটি করতে হবে। # সাওম বা রমজান মাসে রোজা রাখা। মুসলমানেরা এই মাসে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কিছু খাবেন না বা পান করবেন না (অন্যান্য কাজ ছাড়াও এবং মুসলমানেরা অন্যান্য পাপ সম্পর্কে আরও সচেতন হবেন। # যাকাত, বা ভিক্ষা প্রদান, এটি হল, যাদের সামর্থ্য আছে তারা তাদের জমাকৃত সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ গরিব বা অভাবীদের সাহায্য করার জন্য প্রদান করবে, এবং ইসলামের প্রসারের জন্যও সহায়তা করবে। # হজ, এটি হল মক্কা নগরীতে ইসলামিক মাস ধু আল-হিজ্জার সময় তীর্থযাত্রা। প্রত্যেক সক্ষম মুসলিমকে তার জীবনে অন্তত একবার মক্কায় তীর্থযাত্রা করতে হবে। ইসলাম কোন গ্রন্থকে পবিত্র মনে করেন কোরআন কোরান বানানও লেখা হয়) হল ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ। মুসলমানরা একে "আল্লাহর (ঈশ্বর) বাণী" বলে মনে করেন। ইসলামের কিছু প্রধান ছুটি এবং অনুশীলন কি কি ঈদ-উল-ফিতর এবং ঈদ-উল-আজহা হল ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের দুটি প্রধান ছুটির দিন। ঈদ-উল-ফিতর রমজান মাসের পরে আসে, এইসময় তুমি আত্মীয়/পরিবারের সদস্য/বন্ধুদের সাথে দেখা করো এবং সকলের সঙ্গে একসাথে আহার করো। ঈদ-উল-আযহা, এই সময় তোমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশুকে কুরবানী দাও, যার মধ্যে অর্ধেক মাংস তুমি দরিদ্রদের দিয়ে দাও এবং অন্য ভাগটি তোমার নিজের জন্য রাখো। রমজান মাস, এক মাস উপবাস (দিনের বেলায় না খাওয়া) যা চন্দ্র পঞ্জিকার উপর ভিত্তি করে গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির (জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর) ১২ মাসের যে কোনো একটিতে ঘটে। কোন বিখ্যাত কিছু ব্যক্তি ইসলাম ধর্ম পালন করেছেন * ইবন-আল-হাইথাম, বিখ্যাত মুসলিম বিজ্ঞানী। * ইবন-এ-বতুতা, বিখ্যাত মুসলিম ভূগোলবিদ ও অভিযাত্রী। * আব্দুস সালাম, বিখ্যাত মুসলিম পদার্থবিদ, তিনি ১৯৭৯ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান। * শক ও'নিল, মুসলিম বাস্কেটবল খেলোয়াড়। * করিম বেনজেমা, বিখ্যাত মুসলিম ফরাসি ফুটবলার। ইসলাম থেকে একটি গল্প কি কত মানুষ ইহুদি ধর্ম অনুসরণ করেন প্রায় দেড় কোটি (১৫ মিলিয়ন) মানুষ ইহুদি ধর্ম অনুসরণ করেন। এই ধর্মের অনুসারীদের বলা হয় "ইহুদি"। কোথায় ইহুদি ধর্মের চর্চা হয় পৃথিবীতে মাত্র কয়েকটি দেশই আছে যেখানে ইহুদি নেই, উদাহরণস্বরূপ, সৌদি আরব এবং উত্তর কোরিয়া। ইহুদি ধর্মের প্রধান বিশ্বাসগুলি কি কি # তাওরাত, সর্বদা একটি জীবন্ত আইন। লিখিত তাওরাতকে মৌখিক তাওরাতের আলোকে বোঝা যায়।
# ঈশ্বর বলেছেন জনগণ (ইসরায়েলি ইহুদি) একটি পরিবারের সদস্য, একটি যৌথ ব্যক্তিত্ব, একটি বিশ্বাসের সম্প্রদায়।
# ভূমি (আজ ইরেৎজ ইসরাইল নামে পরিচিত) ইহুদি ধর্ম কোন গ্রন্থকে পবিত্র মনে করে মিশনা এবং তালমুদ ইহুদি ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যদিও "পবিত্র" শব্দটি সত্যিই এই বইগুলির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। ইহুদি ধর্মের কিছু প্রধান ছুটির দিন এবং অনুশীলন কি কি হানুক্কাহ (চানুক্কা) হল ইহুদি ছুটির একটি উৎসব। আরেকটি হল পাসোভার (পেসাচ)। ইহুদি ধর্মের পবিত্র লেখাগুলিতে ১৬৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত ইহুদি ধর্মের নিজস্ব গল্প রয়েছে, যেগুলি হিব্রু বাইবেলে (ওল্ড টেস্টামেন্ট) বলা হয়েছে। এখানে বর্ণনা করা হয়েছে যে কিভাবে ঈশ্বর ইহুদি ধর্মের মানুষদের বিশ্বের সামনে উদাহরণ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন এবং কিভাবে ঈশ্বর এবং তার নির্বাচিত লোকেরা নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন। অনেক সময়েই এই সম্পর্কটি ঘাত প্রতিঘাতের মধ্যে গেছে। এই গল্পের আকর্ষণীয় জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল ঈশ্বর তার অনুগামীদের সাথে নিজেও পরিবর্তন এবং উন্নয়নের মধ্যে দিয়ে গেছেন। ইহুদি ধর্ম পালন করেছেন এমন কিছু বিখ্যাত ব্যক্তি কারা শৌল, ইশাইয়া, ইজেকিয়েল, এলিশা, আলবার্ট আইনস্টাইন এবং উডি অ্যালেনের মতো ব্যক্তিত্ব এই ধর্ম পালন করেছেন। ইহুদি ধর্ম থেকে একটি গল্প কি রাব্বি শমুয়েল "শ্মেলকে" হোরোভিটজ (১৭২৬ ১৭৭৮ যিনি "নিকলসবার্গের রাব্বি শ্মেলকে" নামে পরিচিত ছিলেন, একজন অসাধারণ চ্যাসিডীয় ইহুদি শিক্ষক ছিলেন। তিনি বাইবেলের নবী শমুয়েল হানাভিকে নিজের পূর্বপুরুষ বলে দাবি করেছিলেন, এবং বলেছিলেন যে নবী তার নিজের আত্মা তাঁকে দিয়ে গেছেন। তিনি সবসময় একজন চ্যসিড ছিলেন না; প্রকৃতপক্ষে, তিনি মূলত চ্যাসিডীয়দের প্রথম দিককার বিরোধীদের মধ্যে ছিলেন। এরপরে তার সঙ্গে মেজরিচের বিখ্যাত ম্যাগিডের দেখা হয়। পরবর্তীতে রাব্বি শ্মেলকে মোরাভিয়ার নিকোলসবার্গ (মিকুলভ) এর রাব্বি হন। তিনি ডিভরে শ্মুয়েল, ইমরে শ্মুয়েল এবং শেমেন হাটভ তাওরাতের লেখক। যখন তিনি নিকলসবার্গে রাব্বি হিসেবে নিযুক্ত হন, সম্প্রদায়ের নেতারা তাঁকে জানান যে তাঁদের একটি বিশেষ রীতি আছে, সেটি হল: প্রত্যেক নতুন রাব্বি সম্প্রদায়ের ইতিহাসে একটি নতুন নিয়ম বা প্রথা যোগ করবেন বলে আশা করা হয়। রাব্বি শ্মেলকে শুধু হাসলেন কিন্তু কিছু বললেন না। বেশ কিছুটা সময় কেটে গেল কিন্তু নতুন রাব্বি নিয়ম-বইতে কিছু অবদান রাখলেন না, এই নিয়ে সমাজের কর্মকর্তারা তাঁকে চাপ দিতে থাকলেন; কিন্তু রাব্বি শ্মেলকে দেরি করতে থাকেন এবং নানা ধরনের অজুহাত দেখাতে থাকেন। অবশেষে তার সচিব একটি উদ্যোগ নিলেন। তিনি রাব্বির সামনে বইটি রাখলেন, তার পাতা খুলে দিলেন এবং পাশে একটি কালির দোয়াত ও একটি কলম সুন্দরভাবে রাখলেন। রাব্বি শ্মেলকে বসলেন, কলমটি তুলে নিলেন এবং দশটি আদেশ (টেন কম্যাণ্ডমেন্টস) লিখলেন। আমরা তাদের জানি, কিন্তু সেগুলি সবসময় আমাদের জন্য নতুন। কত মানুষ উইকা ধর্ম অনুসরণ করেন সব মিলিয়ে মোট প্রায় ৮০০,০০০ মানুষ উইকা ধর্ম পালন করেন। এই পরিসংখ্যানটিও বলা খুব কঠিন, কারণ অনেক মানুষ গোপনে উইকা অনুশীলন করেন এবং নিজেদের পরিবারকেও জানান না। এর কারণ কিছু লোক মনে করে যে উইকা আসলে খ্রিস্টান, ইসলাম এবং ইহুদি ধর্মের শয়তানদের সাথে সম্পর্কযুক্ত। উইকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল ধর্ম। কোথায় উইকা ধর্মের অনুশীলন করা হয় উইকা প্রধানত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে অনুশীলন করা হয়। কারণ এটি ব্রিটেনের একটি পুরোনো ধর্ম থেকে উদ্ভূত। অবশ্য, সারা বিশ্বে জার্মানির মতো দেশগুলিতে ক্রমবর্ধমান সংখ্যক উইকি ধর্মানুসারী অনুসারী রয়েছেন৷ উইকার প্রধান বিশ্বাসগুলি কি কি উইকা খুব আকর্ষণীয় একটি ধর্ম। এটি খুবই ঔদার্যসম্পন্ন এর অর্থ এটি বিভিন্ন উৎস থেকে ধারণা গ্রহণ করতে পারে; তাই উইকার বিভিন্ন সংস্করণ রয়েছে। উইক্কা অনুশীলনকারী বেশিরভাগ মানুষ আত্মা, রহস্যময় প্রাণী, উপাদান এবং একাধিক দেবদেবীতে বিশ্বাস করেন। অনেক মহিলা উইকা ধর্মের আশ্রয়ে শান্তিলাভ করেন, এবং এর একটি প্রধান কারণ হল নারীসুলভ শক্তি এবং আত্মাকে এখানে দৃঢ়ভাবে উপস্থাপন করা হয়। উইকার এমন একটি সংস্করণও রয়েছে যেখানে শুধুমাত্র মহিলা শক্তি এবং আত্মাকে দেখানো হয়। আবার বলি, উইকার অনেক সংস্করণ রয়েছে। প্রতিটি ব্যক্তির কাছে, যাঁরা এটি অনুশীলন করেন, সেরকম প্রতিটি ব্যক্তির কাছে এটি অনন্য। এর ধারণাটি কেমন বলতো? মনে কর তুমি একটি বাক্স নিয়ে একটি চকোলেটের দোকানে গেছো এবং তুমি যা চাও সব এর মধ্যে ধরানো যাবে। তুমি সেখান থেকে কেবল তোমার পছন্দের চকোলেটগুলি বেছে নিলে। উইকা একটি বিশাল ধর্ম এবং অনেক লোক অনুশীলন করার জন্য এটির পছন্দের অংশগুলি বেছে নেন। উইকাতে, তুমি এর মধ্যে অন্যান্য ধর্মকেও অন্তর্ভুক্ত করতে পারো। এটি একটি অত্যন্ত নমনীয় ধর্ম। উইকা ধর্মে কোন গ্রন্থগুলি পবিত্র মনে করা হয় উইকার কোনও কেন্দ্রীয় বিশ্বাস নেই তাই এই ধর্মের পবিত্র পাঠ্য কী তা বলা কঠিন। অনেক উইকা ধর্মাবলম্বী বাইবেলকে একটি অনুপ্রেরণামূলক বই হিসাবে বিবেচনা করেন, কিন্তু এর গল্পগুলিকে বিশ্বাস করেন না। অনেক অনুসারী আবার কোন পবিত্র পাঠের উপাসনা করেন না, পরিবর্তে তাঁরা তাঁদের নিজস্ব পথ এবং বিশ্বাসকে অনুসরণ করেন। উইকার কিছু প্রধান ছুটির দিন এবং অনুশীলনগুলি কি কি উইকা ধর্মাবলম্বীরা সারা বছর ধরে উৎসব উদযাপন করেন। এই ছুটির দিনগুলিকে বলা হয় সাব্বাত''। সারা বছর নিয়মিত সময়ের অন্তরে আটটি সাব্বাত থাকে, যেগুলি বেশিরভাগ উইকা ধর্মাবলম্বীরা পালন করেন। এই আটটির মধ্যে চারটি হল অয়নকাল এবং বিষুব বছরের যে দিনগুলিতে আকাশে সূর্য তার সর্বনিম্ন বা সর্বোচ্চ স্থানে থাকে, সেই দুটি দিন হল অয়নকাল; এবং যে দিনগুলিতে সূর্য ঠিক মাঝখানে থাকে নভস্থিত বিষুব রেখায়" এবং দিন ও রাত সমান দৈর্ঘ্যের হয়, সেই দুটি দিন হল বিষুব। গুরুত্বপূর্ণ আরও চারটি উৎসব অয়নকাল এবং বিষুবগুলির মাঝামাঝি সময়ে পালন করা হয়। তুমি যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যে বসবাস করো তবে "হ্যালোইন" এবং "মে দিবস" নামে দুটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসবের কথা শুনে থাকবে। উইকাতে ধর্মীয় উদ্দেশ্যে, দিনের শুরু এবং শেষ হয় সূর্যাস্তের সময়। সুতরাং, উদাহরণস্বরূপ, আমরা সামহেইন "হ্যালোইন" বলতে পারি, কিন্তু সঠিকভাবে বলতে গেলে সামহেইন শুরু হয় ৩১শ অক্টোবর (উত্তর গোলার্ধে) সূর্যাস্তের সময় এবং শেষ হয় ১লা নভেম্বর সূর্যাস্তের সময়। সামহেইন হল মৃতদের উৎসব এবং নববর্ষও। উইকা ধর্মাবলম্বীরা এই দিনে তাদের মৃত পূর্বপুরুষদের স্মরণ করে এবং ভোজ উৎসব করে। এই দিনটিকে সাধারণত অন্যান্য নামেও উল্লেখ করা হয়, যেমন যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হ্যালোইন বা মেক্সিকোতে মৃতদের দিন। দুটিই পুরোনো ধর্মীয় ঐতিহ্যের সাথে সম্পর্কিত যা উইকার উপর ভিত্তি করে সৃষ্ট। ইয়ুল হল বড়দিনের সমতুল্য একটি উৎসব। যখন দিনগুলি ছোট না হয়ে দীর্ঘ হতে শুরু করে সেইসময় এটি উদযাপন করা হয়। একটি ইউল গুঁড়ি হল একটি গাছের একটি বিশাল কাণ্ড যা উদযাপনের সময় তিন দিন ধরে পোড়ানো হয়। উইকা বিংশ শতাব্দীর শুরুতে তৈরি হয়েছিল — ১৯০০ এর দশকে — ইংল্যান্ডের প্রাচীন পৌত্তলিকতা থেকে ধারনা নিয়ে এবং জাদু ও জাদুবিদ্যা সম্পর্কে অন্যান্য ধারণা ব্যবহার করে। পৌত্তলিকতা সেল্টিক ইংল্যান্ডের একটি পুরানো বিশ্বাস। খ্রিস্টধর্ম যখন ইংল্যান্ডে আসে এবং সেখানকার প্রধান ধর্ম হয়ে ওঠে, তখন পুরোনো বিশ্বাসগুলি গোপনে অনুশীলন করা চলতে থাকে। মধ্যযুগীয় সময়ে, এই পুরোনো ধ্যান ধারণার বিশ্বাসীদের শয়তানের জন্য কাজ করা ডাইনি বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল। এমনকি ১৯৬০ সাল পর্যন্তও, উইকা ধর্মাবলম্বীদের নির্যাতন করা হতো। কিছু বিখ্যাত ব্যক্তি যাঁরা উইকা অনুশীলন করেছেন উইকা থেকে একটি গল্প কি ক্যারোলিনা টিয়া বা কোনুরপসিস ক্যারোলিনেনসিস বর্তমানে অবলুপ্ত এক ধরনের সবুজ টিয়া। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্ব দিক বরাবর এদের পাওয়া যেত। এরা বেশিরভাগ সময় ২০০ বা ৩০০ সদস্যের খুব বড় ঝাঁকে বাস করত। তারা প্রতিবারে ২ থেকে ৫ টি গোলাকার, সাদা ডিম পাড়তো। এরা পাইন, ওক এবং বিচের মতো গাছের বীজ এবং আঙ্গুর, আপেল এবং ডুমুর ফল খেত। ক্যারোলিনা টিয়া বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার সঙ্গে মানুষের কার্যকারিতা জড়িত। বন উজাড়, শিকার এবং পোষ্য বাণিজ্যের মাধ্যমে এরা ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়ে যায়। বড় অউক বা পিঙ্গুইনাস ইম্পেনিস অউক পরিবারের একটি উড়ন্ত পাখি ছিল যা ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে বিলুপ্ত হয়ে যায়। এটি ছিল পিঙ্গুইনাস প্রজাতির একমাত্র আধুনিক ধরন। পিঙ্গুইনাস হলো আটলান্টিক মহাসাগরে অঞ্চলের উড্ডয়ন ক্ষমতা হীন বৃহৎ আকৃতির অউক পাখির একটি গোষ্ঠী। এরা সমুদ্র সংলগ্ন পাথরে বিক্ষিপ্ত দ্বীপগুলিতে ডিম পাড়তো, সমুদ্রের নৈকট্যের কারণে খাদ্যের যোগান ছিল পর্যাপ্ত। প্রজনন কাল বাদে অন্যান্য সময় এই প্রজাতির অউক উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে সময় কাটাত। এদের বিচরণ ক্ষেত্র ছিল একেবারে দক্ষিণে স্পেনের উত্তরাংশ, কানাডা, গ্রিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ, নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড এবং গ্রেট ব্রিটেনের উপকূলের আশপাশ। এই পাখিগুলি অরক্ষিত ছিল, যার অর্থ তারা নিজেদের রক্ষা করতে অক্ষম ছিল। ১৮০০ এর দশকের গোড়ার দিকে শিকারীরা এর মাংস খাদ্য হিসাবে এবং টোপের জন্য ব্যবহার করতে এগুলি শিকার করত। শিকারীদের দ্বারা এযাবৎ প্রচুর পরিমাণে বড় অউক নিহত হয়েছিল। পাখিগুলিকে প্রায়শই একটি তক্তা থেকে চালিত করা হয়েছিল এবং একটি জাহাজে আটকে যাওয়ার পথে জবাই করা হয়েছিল। পাখিগুলিকে একটি তক্তা উপর বেঁধে জাহাজের যাত্রা পথে জবাই করা হত। সর্বশেষ পরিচিত বড় অউক আইসল্যান্ডের এলডে আইল্যান্ডে নিহত হয়েছিল। বড় অউকের অনেক ডিম সংগ্রহকারীদের কাছে ৩০০ পাউন্ডে বিক্রি হয়েছিল বলে জানা গেছে। তারপর থেকে, জাদুঘরে বেশ কিছু আউক এবং এর ডিম সংরক্ষিত করা হয়। বড় অউকের কালো পিঠ, সাদা পেট (ঘাড় থেকে পেট পর্যন্ত সামনের দিকে সোজা ভঙ্গি, ছোট ডানা এবং একটি বড় চঞ্চু ছিল। স্বাভাবিকভাবে দাঁড়ালে বড় অউক প্রায় ৭৫ থেকে ৮৫ সেন্টিমিটার (৩০ থেকে ৩৩ ইঞ্চি) লম্বা এবং প্রাপ্তবয়স্ক পাখিগুলি প্রায় ৫ কিলোগ্রাম (১১ পাউন্ড) ওজনের ছিল। চঞ্চুর আকৃতি প্রায় ১০-১২ সেন্টিমিটার ছিল। হাসু পেঁচা হোয়েকাউ বা সাদামুখো পেঁচা নিউজিল্যান্ডের একটি পেঁচা। ১৯১৪ সালে নিউজিল্যান্ডের টিমারুর কাছে ব্লু ক্লিফস স্টেশনের একটি রাস্তায় শেষ হাসু পেঁচাটি মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ১৯১৪ সালে এই পেঁচাটি বিলুপ্ত হওয়ার কারণ ছিল, তাদের শিকারী যেমন বীটল, পাখি এবং টিকটিকির এবং অন্যান্য বন্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের থেকে বাঁচার জন্য এদের কোন প্রতিরক্ষা ছিল না। এমনকি মানুষ জাদুঘর এবং চিড়িয়াখানার জন্য এই পেঁচা শিকার করেছে। এই পাখিদের বিলুপ্তির ক্ষেত্রে জমির ব্যবহার পরিবর্তনও ভূমিকা পালন করতে পারে। মানুষ‌ নিজের প্রয়োজনে ঘর বাড়ি বানানোর জন্য গাছ ধ্বংস করায় পরবর্তী সময়ে এদের থাকার জায়গা ছিল না। হাসু পেঁচা শুধু নিউজিল্যান্ডে পাওয়া যেত, এরা গাছের গর্তে বাস করত। বাসিন্দারা বর্তমানে গাছ থেকে এদের পুরানো বাসা তথা পূর্ব আশ্রয়স্থল সংরক্ষিত করে রাখছেন। হাসু পেঁচা প্রজাতির আরেকটি আবাসস্থল হল পাথুরে এলাকা। যদি হাসু পেঁচা আজও বিচরণ করত তবে তারা সম্ভবত দক্ষিণ আল্পস, ক্যান্টারবেরি বা ওটাগোতে থাকতো। এই প্রজাতিগুলি বনের চেয়ে বেশি বিস্তৃত এলাকায় আবাসস্থল বানাতে বেশি পছন্দ করে। এর কারণ হিসেবে বলা যায় আশ্রয় এবং খাবারের সহজ প্রাপ্তি। এরা গুহা, পাথরের ধার এবং পাথরের খাঁজেও বাস করতো। মানুষের আগমনের আগে হাসু পেঁচা স্থানীয় প্রজাতির কেউ নেই এবং হাঁস শিকার করে খেত। এছাড়াও তাদের অন্যান্য শিকার গুলির মধ্যে ছিল টিকটিকি, পোকামাকড়, পাখি এবং ইঁদুর। অবশ্য এই হাসিটা যায় তার চেয়ে বড় পাখি তথা ওয়েকা এবং মোরপর্কও শিকার করত। মোরপর্ক হলো নিউজিল্যান্ডের আরেক ধরনের পেঁচা। পরবর্তীকালে পলিনেশীয় মানুষের আগমন পরিবেশের পরিবর্তন ঘটায় এবং এই হাসু পেঁচার খাদ্য সংকুলান কমে আসে। ধীরে ধীরে প্রশান্ত মহাসাগরীয় ইঁদুর এদের মূল খাদ্যে পরিণত হয়। ক্যাম্পটরহিঙ্কাস ল্যাব্রাডরিয়াস বা ল্যাব্রাডর হাঁস উত্তর আমেরিকার একটি পাখি যা ১৮৭৫ থেকে ১৮৭৮ সালের দিকে বিলুপ্ত হয়ে যায়। ইউরোপীয় বসতি স্থাপনকারীরা এসে বসতি স্থাপন করে এদের জনসংখ্যা হ্রাস করার আগেই এটি একটি বিরল হাঁস ছিল। তারা বিলুপ্ত হওয়ার কারণে আমাদের কাছে ল্যাব্রাডর হাঁস সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য নেই। কিন্তু আমরা এখনও ল্যাব্রাডর হাঁসের আবাসস্থল, বৈশিষ্ট্য এবং ল্যাব্রাডর হাঁস বিলুপ্ত হওয়ার কারণ সম্পর্কে একটি ভাল তথ্য পেতে পারি। ল্যাব্রাডর হাঁস বিলুপ্ত হয়ে গেছে খাদ্যের ঘাটতির কারণে (সামান্য কোনো শেলফিশ এবং চিংড়ি জাতীয় এই হাঁসের প্রধান খাদ্য)। সম্ভবত এটি শিকারের জন্য অবলুপ্ত হয় নি কারণ হাঁসটি স্বাদে খুব একটা ভালো ছিল না এবং এর মাংস দ্রুত পচে যেত। ল্যাব্রাডর হাঁসের বৈশিষ্ট্য গুলি হল, শিকার ধরে খাওয়ার জন্য লম্বা চঞ্চু, ব্যাঙের মতো ছোট ছোট পা ও শিকার খেতে সুবিধার জন্য ছোট কিন্তু মোটা গলা। এর দেহের বন্য বাদামি হলেও মাথায় সাদা এবং কালো দাগ ছিল এছাড়াও এদের লেজ কালচে বাদামী বর্ণের। এই বিলুপ্ত প্রজাতিটিকে শুধুমাত্র উত্তর আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ করে নোভা স্কোটিয়া দক্ষিণ থেকে চেসাপিক উপসাগর অঞ্চলে পাওয়া যেত। এই পাখিগুলি বালুকাময় জলাভূমির আবাসস্থলে, বিশেষত উপসাগর, হ্রদ, খাঁড়ি এবং মোহনায় পাওয়া যেত। চঞ্চুর কার দেখে বোঝা যায় ল্যাব্রাডর হাঁস ছোট কম্বোজী, শেলফিশ এবং চিংড়ি জাতীয় প্রাণী খেয়ে বেঁচে থাকত। আশেপাশে কম্বোজী প্রাণী বা শেলফিশ না থাকলে এটি বেঁচে থাকার জন্য শামুকও খেত। এই খাবারগুলির বেশিরভাগই হ্রদ, উপসাগর এবং খাঁড়িগুলিতে পাওয়া যায়। এই কারণেই হ্রদ এবং উপসাগরের মতো এলাকায় ল্যাব্রাডর হাঁস পাওয়া যেত। শেলফিশ এবং চিংড়ি জাতীয় প্রাণী সাধারণত অগভীর জলে পাওয়া যায় আর শামুক ভেজা বালিতে বৃষ্টি হলে বা জলাময় এলাকার প পাওয়া যায় (জলের অঞ্চল থেকে বা বৃষ্টি হলে)। নিউজিল্যান্ড কোয়েল বা কোটার্নিক্স নোভেজিল্যান্ডিয়া কোরেকে নামেও পরিচিত। এটি ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে যায়। পাখিটির দেহ বাদামী রঙের, কিছু স্থানে সাদা দাগ রয়েছে। স্ত্রী পাখি পুরুষের তুলনায় আকারে সামান্য বড় হয়। তাদের নিউজিল্যান্ডের তৃণভূমিতে পাওয়া যেত। মাওরিরা এ স্থানে আসার পর তারা কিছু বন ধ্বংস করে তৃণভূমির পরিমাণ বৃদ্ধি করেছিল, ফলস্বরূপ এদের জনসংখ্যা কিছু বৃদ্ধি পায়। আমরা সত্যিই জানি না তারা কী খেত, যদিও আমরা মনে করি তারা তৃণভোজী ছিল। বিশ্বাস করা হয় তারা ফুল, বীজ এবং পাতা খেয়ে জীবন ধারণ করত। তৃণভূমিকে কৃষিজমি ও খামারে পরিণত হওয়ায় ও মানুষের শীকারের বস্তু হওয়ায় তারা বিলুপ্ত হয়ে যায়। এদের স্বর 'টুইট, টুইট, টুইট, টুইই-টুইট’ শোনায়। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} সওয়ারি কবুতর বা যাত্রিক পায়রা বা বন্য পায়রার বিজ্ঞানসম্মত নাম এক্টোপিস্টেস মাইগ্রেটরিয়াস''। এটি পায়রার একটি লুপ্ত প্রজাতি। এরা খুব দ্রুত গতি সম্পন্ন হয় এবং ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা (৬২ মাইল প্রতি ঘন্টা) বেগে উড়তে পারে। শরৎ, শীত এবং বসন্ত কালে এরা বীচবাদাম, ওকবাদাম এবং চেস্টনাট খেত আবার গ্রীষ্মে, তারা আঙ্গুর এবং চেরির মতো বেরি জাতীয় ফল খেত। সওয়ারি কবুতর সবসময় ঝাঁকে থাকতে পছন্দ করে। মনে করা হয় এই পায়রা একবারে একটি ডিম পাড়তো। ডিমের আকৃতি লম্বাটে প্রকৃতির এবং সাদা রংয়ের। প্রাপ্তবয়স্ক পায়রার ওজন ২৬০ থেকে ৩৪০ গ্রামের মধ্যে। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং মহিলা দেখতে আলাদা। পুরুষ পায়রা ৩৯০ থেকে ৪১০ মিলিমিটার লম্বা এবং দেহ ধূসর বর্ণ সহ নীলাভ ধূসর বর্ণের ডানা ছিল। তাদের ঘাড়ে কিছু চিত্রাভ (ইরিডিসেন্ট) পালকের উপস্থিতি ছিল, এগুলি বর্ণ এটির উপর কীভাবে আলো পড়ছে তার উপর নির্ভর করে উজ্জ্বল ব্রোঞ্জ বেগুনি বা সোনালি-সবুজ হতো। মহিলা পায়রার আকৃতি ছোট ছিল, যা ৩৮০ থেকে ৪০০ মিলিমিটার লম্বা। তাদের বেশ গাঢ় বাদামী-ধূসর পালক ছিল এবং তাদের ঘাড়ের দৈর্ঘ্য কম ছিল। ডানাগুলো বেশ দাগকাটা ছিল। কিশোর পাখি দেখতে অনেকটা স্ত্রীদের মতো হলেও এদের ঘাড় বা পাখায় কোনো দাগ ছিল না। এদের পূর্ব উত্তর আমেরিকায় পাওয়া যেত। প্রজনন করার সময়, এদের বিচরণ পরিসরটি ছোট হয়ে যেত এবং স্বাভাবিক পরিসরের কিছুটা পূর্বদিকে সরে আসতো। মার্থা ছিল শেষ যাত্রিক পায়রা বা সওয়ারি কবুতর। এটি ১০০ বছরেরও বেশি আগে ১৯১৪ সালের ১লা সেপ্টেম্বর মারা যায়। স্থানীয় আমেরিকানরা এদের শিকার করত, তবে ইউরোপীয়দের আগমনে এর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। পায়রার মাংস একটি সস্তার খাদ্য হিসাবে বিবেচিত হত, তাই তাদের বিপুল পরিমাণে শিকার করা হত। এছাড়াও, বন জঙ্গল পরিষ্কার করায় এদের প্রাকৃতিক আবাসস্থল হারিয়ে যায়। ডাঙ্গা মোয়া একটি বিলুপ্ত প্রজাতির পাখি। ==এরা কত বড় এবং ভারী ছিল এটি ১ মিটারের চেয়ে একটু কম লম্বা এবং ওজনে ১৭ থেকে ৩৪ কিলোগ্রামের মতো হতো। এটি একটি সাধারণ মোয়ার জন্য বরং ছোট আকারের ছিল। ==কখন ও কোথায় এদের পাওয়া যেত প্রায় ৫০০ বছর আগে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার পূর্বে এরা নিউজিল্যান্ডের পার্বত্য অঞ্চলে বসবাস করত। অন্যান্য সব প্রজাতির মোয়া থেকে আলাদা রকম, এর সারাদেহ প্রায় পুরোপুরি ভাবে পালকে ঢাকা ছিল। সম্ভবত তুলনামূলক বেশি শীতল আবহাওয়ায় বসবাসের জন্য এরূপ অভিযোজন হয়েছিল। ==এদের ডিম দেখতে কেমন ছিল এরা সাধারণত একবারে এক বা দুটি নীলাভ সবুজ ডিম পাড়ত। পুরুষ ডাঙ্গা মোয়া ছানা পাখি এবং ডিমের দেখাশোনা করত। মানুষের আগমনের আগে, হাস্টের ঈগল এদের শিকার করত, অবশ্য এটিও এখন বিলুপ্ত। মানুষ এদের শিকার করত, যে কারণে এরা বিলুপ্ত হয়ে গেছে এবং তার চেয়েও বড় সত্য মানুষের কার্যকলাপের ফলে তাদের আবাসস্থল ধ্বংস হয়ে যায়। ডোডো বা র‌্যফাস কিউকুলেটাস একটি উড়ন্ত, বিলুপ্তপ্রায় পাখি যা আফ্রিকা উপমহাদেশের ১,২০০ মাইল দক্ষিণে মরিশাস দ্বীপে বাস করত। জীবাশ্মের অভাবের কারণে ডোডো সম্পর্কে খুব কম তথ্য পাওয়া গিয়েছে। মনে করা হয় যে ডোডোকে ১৫৯৮ সালে মরিশাসে আসা একজন ডাচ নাবিক খুঁজে পেয়েছিলেন। ডোডো নামের অর্থ "কুৎসিত, ঘৃণ্য পাখি"। সম্ভবত পাখিটির অস্বাভাবিক চেহারার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করেন যে ডোডোরা কেবল মরিশাসেই বাস করত। ডোডো কিভাবে বিলুপ্ত হয়ে যায় ডোডো বিলুপ্ত হওয়ার প্রধান এবং একমাত্র কারণ হল খাদ্যের জন্য এদের নির্বিচারে হত্যা করা। এদের শুধু জীবিতই হত্যা করা হত না, এদের ডিমও ভক্ষ্য বস্তু ছিল। সাধারণত ডোডোর ডিম ছিল শকুন এবং কোয়োটের প্রধান খাদ্য। যা এদের আবারও বড় বিলুপ্তির পথ প্রশস্ত করে দেয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে শেষ ডোডোটি ১৬৬০-এর দশকে বা ১৬৭০-এর দশকের প্রথম দিকে দেখা গিয়েছিল। মরিশাস থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া অন্যান্য বেশ কিছু প্রাণীও রয়েছে। এরা মূলত কাদের শিকার ছিল এরা প্রধানত মানুষদের শিকার ছিল। ডাচ নাবিকরা খাবারের জন্য তাদের শিকার করার কারণে ডোডো বিলুপ্ত হয়ে যায়। মরিশাস দ্বীপে ডোডোর ডিম, পাখি এবং অন্যান্য স্থলচর প্রাণীদের দ্বারাও শিকার করা হত ফলে নতুন প্রয়োজন এদের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। ডোডোরা ডাচ নাবিকদের প্রাণী যেমন শূকর, বানর এবং ইঁদুরের শিকারে পরিণত হয়েছিল। ;উৎস জিন বস্তু বলে ডোডোরা পায়রাদের সমগোত্রীয় হিলারি মায়েল, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক নিউজ, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০০২ দেহের আকারের তুলনায় অত্যধিক ওজন উড়তে না পারার বোকা বিখ্যাত বিলুপ্ত পাখি ডোডোর ডিএনএ-এর সাথে পায়রার ডিএনএ সম্পর্কযুক্ত। একটি ডিএনএ পরীক্ষা এর প্রমাণ দেয়। "ডোডো এবং সলিটায়ারের মতো দ্বীপ ট্যাক্সা প্রায়শই বিবর্তনের চরম উদাহরণ উপস্থাপন করে এবং যদি আমরা পরীক্ষা করতে চাই যে কীভাবে আমরা, বা আমাদের চারপাশের জীবন বিবর্তিত হয়েছে, তাহলে এই জাতীয় প্রাণীগুলি খুব শিক্ষামূলক, দ্বীপের পাখিগুলি পরীক্ষা করে আমরা বিবর্তন কীভাবে কাজ করে তা তদন্ত করতে পারি কারণ চরম পরিণতি প্রাপ্ত এরকম উদাহরণই কোনো কিছু (বিবর্তন) কিভাবে কাজ করে তার সেরা ব্যাখ্যা দেয়।" --অ্যালান কুপার, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাণীবিদ এবং গবেষণার সহ-লেখকদের একজন ডোডোর অতীতের একমাত্র চিহ্ন হল ছবি এবং হাড়, যা বেশিরভাগই বিভিন্ন জাদুঘরে সংরক্ষিত। উইকিশৈশব বিলুপ্ত পাখি বইয়ে স্বাগত মনে রাখবেন: বইটি শিশুদের লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নয়। সুতরাং শিশুদের জন্য বোধগম্য এমন ভাষা দিয়ে এই প্রকল্পের উপর বই তৈরি করুন। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} একটি ধর্ম একটি বিশ্বাস ব্যবস্থা যা ব্যাখ্যা করে কেন আমরা বিদ্যমান এবং কেন মহাবিশ্ব এর নিজের মতো। বিভিন্ন ধর্ম রয়েছে। কিছু খুব জনপ্রিয়, যেমন ইসলাম এবং খ্রীষ্টধর্ম; অন্য কিছু যার নাম আপনি সম্ভবত কখনও শোনেননি। এটি ১০ ও ১২ বছর বয়সীদের জন্য একটি বই যারা বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে জানতে চায়। {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} গার্ল উইথ দ্য প্যারেল ইয়ারিং এ সানডে আফটারনুন অন দ্য আইল্যান্ড অফ লা গ্র্যান্ডে জাতে * এক বা দুই বাক্যের ভূমিকা * একটি বা দুটি প্রশ্ন, যেমন কুকুরটি কোথায় বা আপনি কি মনে করেন যে তিনি দুঃখিত? {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} দ্যা স্টারি নাইট বা তারকাময় রাত ভিনসেন্ট ভ্যান গগের আঁকা একটি বিখ্যাত ছবি। ১৮৮৯ সালে এটি তৈরি করা হয়। * তুমি কি এখানে চাঁদটা দেখতে পাচ্ছ? * খেয়াল করেছো কি যে নিচে মানুষের বসতি দেখা যাচ্ছে? সুয়েন হ্যারাল্ডসেন ৯৬০ সালের দিকে ডেনমার্কে জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাকনাম "ফর্কবিয়ার্ড" যা সম্ভবত তার পুরো জীবদ্দশায় ব্যবহৃত হয়েছিল এবং এটি সম্পূর্ণ দাড়ির পরিবর্তে একটি লম্বা, পিচফর্কের মতো গোঁফকে বোঝায়। এই ধরনের গোঁফ সেই সময়ে হাল ফ্যাশন ছিল, বিশেষ করে ইংল্যান্ডে। সোয়েন তার পিতা হ্যারল্ড প্রথম "ব্ল্যাটান্ড ব্লুটুথ) এর উত্তরসূরি ডেনমার্কের রাজা হন, সম্ভবত ৯৮৬ সালের শেষের দিকে বা ৯৮৭ সালের প্রথম দিকে। ১০০০ সালে সোভল্ডারের যুদ্ধে নরওয়ের রাজা ওলাফ আই ট্রাইগভাসনের মৃত্যুর পর, সোভেন বেশিরভাগের উপর ডেনিশ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। নরওয়ের নভেম্বর ১০০২ সালে ইথেলরেড দ্য আনরেডির রাজত্বকালে ইংল্যান্ডের ডেনিশ অধিবাসীদের গণহত্যার পর থেকে ১০০৩ থেকে ১০০৫, ১০০৬ থেকে ১০০৭ এবং ১০০৯ থেকে ১০১২ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অভিযানে প্রায় নিশ্চিতভাবে জড়িত ছিলেন সুয়েন। ভুক্তভোগীদের মধ্যে তার বোন গুনহিল্ডের কারণে সোভেনের ব্যক্তিগত আগ্রহ ছিল বলে মনে করা হয়। অভিযানের ফলস্বরূপ সোভেন ড্যানেগেল্ডের বিপুল পরিমাণ অধিগ্রহণ করেন এবং ১০১৩ সালে ব্যক্তিগতভাবে ডেনিশ নৌবহরকে একটি পূর্ণ-স্কেল আক্রমণে নেতৃত্ব দেন। লড ক্রনিকল বলে যে "আগস্ট মাসের আগে রাজা সুয়েন তার নৌবহর নিয়ে স্যান্ডউইচে আসেন। তিনি খুব দ্রুত ইস্ট অ্যাংলিয়ার দিকে হাম্বারের কাছাকাছি গিয়েছিলেন, এবং পথ বরাবর উত্তরমুখী হয়ে গেইনসবোরোতে আসেন। ইওল আহট্রেড এবং সমস্ত নর্থামব্রিয়া দ্রুত তাকে সম্মান প্রদর্শন করে, একই পথ অনুসরণ করেন লিন্ডসের সমস্ত লোকের মতো, তারপরে ফাইভ বোরোর লোকরা এবং অন্যান্য সকলে। তাকে প্রতিটি শায়ার থেকে যুদ্ধবন্দী দান করা হয়েছিল। যখন তিনি বুঝতে পারলেন যে সমস্ত লোক তার কাছে জমা পড়েছে, তখন তিনি আদেশ দিলেন যে তার বাহিনী ব্যবস্থা এবং ঘোড়ার ব্যবস্থা করা উচিত; তিনি সম্পূর্ণ শক্তিতে দক্ষিণে গিয়েছিলেন, এবং তার জাহাজ এবং বন্দীদেরকে তার ছেলে ক্যানুটের হাতে অর্পণ করেছিলেন। তিনি ওয়াটলিং স্ট্রিটে আসার পর, তারা সবচেয়ে খারাপ কাজ করেছিল যা একটি বাহিনী করতে পারে। তারা অক্সফোর্ড গিয়েছিলেন, এবং শহরবাসীরা শীঘ্রই তাকে অভিবাদন করল এবং বন্দী দান করল। সেখান থেকে তারা উইনচেস্টারে গেলেন এবং সেখানেও একই কাজ করলেন।" তিনি যখন লন্ডনে আসেন, লন্ডনবাসীরা টেমস নদীর উপর বিস্তৃত ব্রিজগুলো ধ্বংস করে দেয়। লন্ডন ব্রিজ ইজ ফলিং ডাউন" গানটিতে এই ক্রিয়াটির উল্লেখ করা হয়েছে। সোয়েন ভারী ক্ষতির সম্মুখীন হন এবং প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন। রাজা সুয়েন তারপরে টেমসের উপর দিয়ে বাথের দিকে ওয়ালিংফোর্ডে যান এবং সেখানে তার সৈন্যদের সাথে থাকেন। সেখানকার নেতৃস্থানীয় সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিরা সবাই সুয়েনের কাছে প্রণাম করে এবং বন্দী দান করে। লন্ডন ডেনিশ সেনাবাহিনীর আক্রমণ প্রতিহত করেছিল, কিন্তু শহরটি এখন বাকী জায়গার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ছিল। রাজা এথেলরেড দ্য আনরেডি ১০১৩ সালের শেষের দিকে নরম্যান্ডিতে পালিয়ে যান। অ্যাংলো-স্যাক্সন কাউন্সিল, উইটান, লন্ডনের সম্মতির সাথে অবশেষে সুইনের কাছে আত্মসমর্পণ করে এবং ক্রিসমাসের দিনে তাকে "রাজা" ঘোষণা করা হয়। সুয়েন নিজেকে গেইনসবোরো, লিংকনশায়ারে বাস করেন এবং তার বিশাল নতুন রাজ্য সংগঠিত করতে শুরু করেন, কিন্তু তিনি সেখানে মাত্র পাঁচ সপ্তাহের জন্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ইংল্যান্ড শাসন করে ৩ ফেব্রুয়ারি ১০১৪-এ মারা যান। তার মৃতদেহ পরে ডেনমার্কে ফিরিয়ে আনা হয় এবং রোসকিল্ড ক্যাথেড্রালে সমাহিত করা হয়। ডেনমার্কের রাজা হিসেবে তার স্থলাভিষিক্ত হন তার বড় ছেলে তার স্ত্রী গুনহিল্ডের সাথে। ডেনিশ নৌবহর তার ছোট ছেলে ক্যানুটকে ইংল্যান্ডের রাজা হিসাবে ঘোষণা করেছিল, কিন্তু তারা এবং তিনি ডেনমার্কে ফিরে আসেন এবং এথেলরেড দ্য আনরেডি আবার ইংল্যান্ডের রাজা হন। ক্যানুট বা ক্যানুট প্রথম বা ক্যানুট দ্য গ্রেট ৯৯৪ বা ৯৯৫ সালে ডেনমার্কে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ইংল্যান্ড, ডেনমার্ক এবং নরওয়ের রাজা এবং শ্লেসউইগ ও পোমেরানিয়ার অধিপতি। তিনি ছিলেন সোয়েন ফর্কবিয়ার্ডের ছেলে। ক্যানুট তার পিতার সাথে ১০১৩ সালের আগস্টে ইংল্যান্ডে আক্রমণের সময়ে ছিলেন এবং পরবর্তী বছর ফেব্রুয়ারিতে সুয়ানের মৃত্যুতে ডেনিশ নৌবহর দ্বারা ক্যানুটকে রাজা ঘোষণা করা হয়। ১০১৪ সালের এপ্রিলে রাজা ইথেলরেড দ্য আনরেডি উইটেনগেমোট দ্বারা পুনরুদ্ধার করার পর তিনি ডেনমার্কে ফিরে যান। ক্যানুট ১০১৫ সালের আগস্টে আবার ইংল্যান্ডে আক্রমণ করেন এবং একের পর এক অমীমাংসিত দ্বন্দ্বের পর তিনি ১০১৬ সালের অক্টোবরে নতুন ইংরেজ রাজা দ্বিতীয় এডমন্ডের বিরুদ্ধে একটি নিষ্পত্তিমূলক বিজয় লাভ করেন। এর ফলে সেভারন নদীর একটি দ্বীপে এডমন্ডের সাথে একটি বৈঠক হয়, যেখানে তারা রাজ্যকে ভাগ করতে সম্মত হয়েছিলেন, যখন তাদের মধ্যে প্রথমজন মারা যান তখন রাজ্যটি জীবিত ব্যক্তির অধীনে আবার একত্রিত হয়। ১০১৬ সালের নভেম্বরে এডমন্ড মারা গেলে ক্যানুটকে একমাত্র শাসক হিসাবে এটি ছেড়ে দেওয়া হয় এবং ১০১৭ সালের জানুয়ারিতে উইটেনগেমোট দ্বারা তিনি ইংল্যান্ডের রাজা হিসাবে প্রশংসিত হন। ইংল্যান্ডের রাজা হিসেবে ক্যানুট ইংরেজি এবং ডেনিশ প্রতিষ্ঠান এবং কর্মীদের একত্রিত করেছিলেন। ১০১৪ সালের এপ্রিলে তার পিতার দ্বারা ইংরেজ আনুগত্যের অঙ্গীকারে বন্দীদের তার অঙ্গচ্ছেদ করানোর সিদ্ধান্ত সর্বোপরি তার শাসনের জন্য অসাজুয্য বলে মনে করা হয়। ১০১৭ সালে ক্যানুট ইংল্যান্ডকে ওয়েসেক্স, মেরসিয়া, ইস্ট অ্যাংলিয়া এবং নর্থামব্রিয়ার চারটি ঐতিহ্যবাহী পুরাতন রাজ্যে বিভক্ত করেন এবং তিনি আঞ্চলিক প্রভুত্বের ব্যবস্থা শুরু করেন যা শতাব্দী ধরে ইংরেজ সরকারের অধীনে থাকবে। ১০১৮ সালে ক্যানুটকে সবচেয়ে শেষ ডেনেগেল্ড £৮২,৫০০ অর্থপ্রদান করেন। সে একই বছর £৭২,০০০ অর্থব্যয়ে ডেনমার্কে আক্রমণ নৌবহরকে ফেরত পাঠিয়ে তিনি যথেষ্ট নিরাপদ বোধ করেছিল। উৎখাত ইংরেজ রাজবংশের সাথে তার বংশকে যুক্ত করার জন্য এবং নরম্যান্ডি, যেখানে এথেলরেডের পুত্র, এডওয়ার্ড এবং আলফ্রেড, নির্বাসনে ছিলেন, তা থেকে আক্রমণ না হয় তার বিরুদ্ধে নিজেকে নিশ্চিন্ত করার জন্য 1017 সালের জুলাই মাসে ক্যানুট এথেলরেডের বিধবা, নরম্যান্ডির এমা, রিচার্ডের কন্যা, নর্মান্ডির ডিউককে বিয়ে করেছিলেন। ক্যানুট ও এমা পুত্র হার্থাক্যানুটের পিতা-মাতা হন। নর্থহ্যাম্পটনের অ্যালগিফু সাথে তার অবৈধ পুত্র হ্যারল্ড হেয়ারফুটকে পছন্দ করে তিনি তার উত্তরাধিকারী করেছিলেন। ১০১৮ বা ১০১৯ সালে ক্যানুট তার বড় ভাই ডেনমার্কের দ্বিতীয় হ্যারল্ডকে ডেনমার্কের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত করেন এবং তার শ্যালক উলফ জার্লকে ডেনমার্কের আর্ল হিসেবে নিযুক্ত করেন। যখন সুইডিশ রাজা আনুন্দ জ্যাকব এবং নরওয়ের রাজা ওলাফ ক্যানুটের অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে ডেনমার্ক আক্রমণ করেন, তখন উলফ ফ্রিম্যানদেরকে হার্থাকানুট রাজা নির্বাচন করতে রাজি করেন, যেহেতু তারা ক্যানুটের অনুপস্থিতিতে অসন্তুষ্ট ছিলেন। এটি উলফের কাছ থেকে একটি কৌশল ছিল যেহেতু হার্থাক্যানুটের তত্ত্বাবধায়ক হিসাবে তার ভূমিকা তাকে ডেনমার্কের শাসক করে তুলবে। ১০২৬ সালে, ক্যানুট ডেনমার্কে ফিরে আসেন এবং উলফ জার্লের সাহায্যে, তিনি হেলগের যুদ্ধে সুইডিশ এবং নরওয়েজিয়ানদের পরাজিত করেন। যাইহোক, ক্যানুট তার আগের ক্রিয়াকলাপের জন্য উলফ জার্লকে ক্ষমা করেনি এবং ২৪ ডিসেম্বর ১০২৬ তারিখে একটি ভোজসভায়, দাবা খেলার সময় দুজনে একে অপরের সাথে তর্ক শুরু করে। পরের দিন, ক্যানুট ট্রিনিটির চার্চে উলফ জার্লকে তার পরিবারের একজন সৈন্য হত্যা করে। ১০২৮ সালে, ক্যানুট ইংল্যান্ড থেকে ৫০টি জাহাজের একটি বহর নিয়ে নরওয়ে জয় করেন, যদিও তার দ্বারা এলগিফু এবং তার অন্য ছেলে সুয়েনের মাধ্যমে নরওয়ে শাসন করার প্রচেষ্টা বিদ্রোহ এবং ম্যাগনাস প্রথম এর অধীনে প্রাক্তন নরওয়েজিয়ান রাজবংশের পুনরুদ্ধারে শেষ হয়েছিল। তিনি কীভাবে সমুদ্র তরঙ্গকে ফিরে যেতে আদেশ করেছিলেন সেই গল্পটির জন্য সম্ভবত তাকে সবচেয়ে বেশি স্মরণ করা হয়। কিংবদন্তি অনুসারে, তিনি তার দরবারীদের চাটুকারিতায় ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন। যখন এইরকম একজন চাটুকার রটায় যে রাজা সমুদ্রের আনুগত্যের আদেশ দিতে পারে, তখন ক্যানুট থর্নি আইল্যান্ডের সমুদ্রে গিয়ে তাকে ভুল প্রমাণ করেছিলেন এবং প্রমাণ করেছিলেন যে তিনি পারবেন না একজন রাজার ক্ষমতার সীমা আছে। এই কিংবদন্তিটি এখন সাধারণত ভুল বোঝানো হয় এর অর্থ এই যে তিনি নিজেকে এত শক্তিশালী বিশ্বাস করেছিলেন যে প্রাকৃতিক উপাদানগুলি তাকে মান্য করবে এবং জোয়ারের আদেশে তার ব্যর্থতা তাকে কেবল বোকা দেখায়। এই ঘটনা সত্যিই ঘটেছে কি না তা জানা যায়নি। ক্যানুটকে সাধারণত ইংল্যান্ডের একজন জ্ঞানী এবং সফল রাজা হিসেবে গণ্য করা হয়, যদিও এই দৃষ্টিভঙ্গি আংশিকভাবে গির্জার প্রতি তার ভালো আচরণের জন্য দায়ী হতে পারে, যা সে সময়ের ইতিহাস লেখকদের নিয়ন্ত্রণ করত। তাদের কাছ থেকে যে ইমেজটি এসেছে তা হল যে তিনি একজন ধার্মিক মানুষ ছিলেন, যদিও তিনি প্রকাশ্যে বসবাস করতেন যা কার্যকরীভাবে একটি বড়সড় সম্পর্ক ছিল এবং অনেক রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের জন্য তার দায় থাকা সত্ত্বেও। ক্যানুট ১০৩৫ সালে ডরসেটের শ্যাফটসবারিতে মারা যান এবং তাকে উইনচেস্টারে সমাহিত করা হয়। তার মৃত্যুর পর, হার্থাক্যানুট ডেনমার্কের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন, যিনি সেখানে ক্যানুট তৃতীয় হিসেবে রাজত্ব করেছিলেন। হ্যারল্ড হেয়ারফুট ইংল্যান্ডের রাজা হয়েছিলেন, তারপর ১০৪০ সালে তার মৃত্যুর পর, হার্থাক্যানুটও ইংল্যান্ডের রাজা হন। হ্যারল্ড প্রথম হেয়ারফুট ১০১২ সালের দিকে ডেনমার্কে জন্মগ্রহণ করেন। শিকার ক্ষেত্রে তার গতি এবং দক্ষতার জন্য "হেয়ারফুট" নাম অর্জন করেন। তিনি তার বাবার উপপত্নী এলগিফু দ্বারা রাজা ক্যানুটের অবৈধ পুত্র ছিলেন। হ্যারল্ডের ছোট সৎ ভাই হার্থাকানুট হলে ক্যানুটের এবং তার রানি, নরম্যান্ডির এমার ছেলে। ১০৩৫ সালে ক্যানুটের মৃত্যুতে ডেনমার্ক ও ইংল্যান্ড উভয়ের সিংহাসনের বৈধ উত্তরাধিকারী ছিলেন তিনি। তবে, ডেনমার্ক নরওয়ে থেকে আক্রমণের হুমকি দিলে হার্থাকানুট ছিলেন ইংল্যান্ড থেকে এতদূর ভ্রমণে অক্ষম এবং পরিবর্তে রিজেন্ট হিসেবে পাঠানো হয় এমা এবং হ্যারল্ড হেয়ারফুটকে। হ্যারল্ড ইংল্যান্ডে কার্যকরী ক্ষমতা গ্রহণ করেন এবং ১০৩৬ সালে ডেনমার্কে তার অনুপস্থিতির সময় হার্থাকানুট কর্তৃক রিজেন্ট হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেন। হ্যারল্ড এবং এমা কার রাজ্য শাসন করা উচিত তা নিয়ে তর্ক করেছিলেন। শক্তিশালী আর্ল গডউইন হ্যারল্ডের পক্ষে ছিলেন এবং ১০৩৭ সালে, এমা পালিয়ে যাওয়ার পর, হ্যারল্ড উইনচেস্টারের কোষাগার এবং সিংহাসন দখল করেন এবং অক্সফোর্ডে মুকুট পরা হয়। সাধারণভাবে তার রাজত্ব সম্পর্কে খুব কমই জানা যায় এবং তিনি একটি কর্মক্ষমতা হীন এবং দুর্বল চরিত্র বলে মনে হয়। তার শাসনের সময়কাল তার ভাই এডওয়ার্ড দ্য কনফেসারের সাথে আলফ্রেডের রাজ্যে ফিরে আসার পরে (সম্ভবত সিংহাসন দখলের প্রচেষ্টায়) রাজা এথেলরেড দ্য আনরেডির দ্বারা এমার পুত্র আলফ্রেড দ্য এথলিং-এর অন্ধত্ব এবং মৃত্যুর সাথে জড়িত। হ্যারল্ড কখনো বিয়ে করেননি, তবে তার একটি অবৈধ পুত্র ছিল, এলফওয়াইন, যিনি সন্ন্যাসী হয়েছিলেন। হ্যারল্ড ১০৪০ সালে অক্সফোর্ডে মারা যান, ঠিক যখন হার্থাকানুট একটি আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তাকে ওয়েস্টমিনস্টারের সেন্ট ক্লিমেন্ট ডেনস চার্চে সমাহিত করা হয়েছিল, কিন্তু হার্থাকানুট পরে তার দেহ খুঁড়ে, শিরচ্ছেদ করে এবং টেমস নদীর সীমানায় ফেলে দেয়। হার্থাক্যানুট কখনো হার্ডিক্যানুট বা হার্ডেক্যানুট ১০১৮ বা ১০১৯ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ক্যানুট দ্য গ্রেট এবং তার রানি, নরম্যান্ডির এমার একমাত্র পুত্র ছিলেন। তার নামের অর্থ ক্যানিউট দ্য হার্ডি। তিনি ১০৩৫ সালে ডেনমার্কের রাজা হিসাবে তার পিতার দ্বারা অভিষিক্ত হন ও ক্যানুট তৃতীয় হিসাবে রাজত্ব করেন। কিন্তু নরওয়ের ম্যাগনাস প্রথম এর সাথে বিরোধ তাকে ইংল্যান্ডে তার অবস্থান নিশ্চিত করতে জাহাজে যেতে বাধা দেয় এর সম্মতি দিয়েছিল যে তার অবৈধ সৎ ভাই হ্যারল্ড হেয়ারফুট যিনি ইংল্যান্ডের রিজেন্ট দায়িত্বে থাকছিলেন। হ্যারল্ড, হার্থাকানুটের অব্যাহত অনুপস্থিতির পর, ১০৩৭ সালে নিজের জন্য ইংল্যান্ডের মুকুট পড়েন। ১০৩৮ বা ১০৩৯ সালে হার্থাকানুট ম্যাগনাসের সাথে একটি চুক্তির মাধ্যমে স্ক্যান্ডিনেভিয়ার পরিস্থিতির মীমাংসা করেছিলেন যেখানে তারা একমত হয়েছিল যে যদি তাদের একজন উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যায়, তবে অন্যজন হবে তার উত্তরসূরি। তারপরে তিনি হ্যারল্ডকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য ইংল্যান্ডে একটি আক্রমণের প্রস্তুতি নেন এবং ১০৩৯ সালে ফ্ল্যান্ডার্সের (আধুনিক বেলজিয়াম) ব্রুগেসে আসেন, যেখানে তার নির্বাসিত মা ছিলেন। আক্রমণের প্রয়োজন ছিল না কারণ হ্যারল্ড ১০৪০ সালের মার্চ মাসে এটি ঘটার আগেই মারা যান। "অ্যাংলো-স্যাক্সন ক্রনিকল" অনুসারে, হার্থাকানুট তারপর ৬২টি যুদ্ধজাহাজের বহর নিয়ে জুন মাসে স্যান্ডউইচে অবতরণ করে। হ্যারল্ড জীবিত থাকাকালীন তার উপর প্রতিশোধ নিতে অক্ষম হওয়ায়, তিনি মৃত হ্যারল্ডের মাথাকে টেনে হিঁচড়ে নদীর ধারে ফেলে দেন। হার্থাক্যানুট একজন কঠোর এবং খুব অজনপ্রিয় শাসক ছিলেন। তিনি তার বহরের জন্য অর্থ প্রদানের জন্য করের হার মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি করেছিলেন এবং সম্ভবত ইংল্যান্ডে তার রাজত্বের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল এই উচ্চ করের বিরুদ্ধে ১০৪১ সালে ওরচেস্টারে একটি বিদ্রোহ। এই বিদ্রোহ চুরমার হয়ে যায়, ওরচেস্টারের কাছাকাছি ধ্বংসের সাথে। স্থানীয় আর্লকে কর কম দিতে রাজি করানোর জন্য কভেন্ট্রির রাস্তায় নগ্ন হয়ে লেডি গোডিভার ঘোড়ার গল্পটি হার্থাকানুটের রাজত্ব থেকে আসতে পারে। হার্থাক্যানুট বিয়ে করেননি এবং কোনো সন্তানও ছিল না। ১০৪১ সালে, তিনি তার সৎ ভাই এডওয়ার্ড দ্য কনফেসারকে নরম্যান্ডিতে নির্বাসন থেকে ফিরে তার সহ-শাসক এবং উত্তরাধিকারী হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান, যিনি ছিলেন রাজা এথেলরেড দ্য আনরেডির দ্বারা এমার পুত্র। ১০৪২ সালের জুনে, হার্থাক্যানুট ল্যাম্বেথে মারা যান এবং তাকে উইনচেস্টারে সমাহিত করা হয়। এডওয়ার্ড হার্থাকানুটের মৃত্যুর পর রাজা হন, যার ফলে অ্যাংলো-স্যাক্সন রাজকীয় সূত্র পুনরুদ্ধার হয়। হেনরি দ্বিতীয় ১১৩৩ সালের ৫ মার্চ তারিখে লে মানসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কাউন্ট অফ আনজু, নরম্যান্ডির ডিউক এবং ১১৫৪ থেকে ১১৮৯ সালে তার মৃত্যু পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রাজা হিসাবে শাসন করেছিলেন। রাজা স্টিফেনের বিতর্কিত রাজত্বের পরে, হেনরির রাজত্ব দক্ষ একত্রীকরণ দেখেছিল। ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা মধ্যযুগীয় রাজা হিসেবে দ্বিতীয় হেনরির খ্যাতি রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে তিনি ওয়েলস, স্কটল্যান্ড, পূর্ব আয়ারল্যান্ড এবং পশ্চিম ফ্রান্সের কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণ করেন। তিনি ছিলেন প্ল্যান্টাজেনেট বা অ্যাঞ্জেভিন রাজাদের মধ্যে প্রথম। রাজা হওয়ার আগে হেনরি ইতিমধ্যেই নরম্যান্ডি এবং আনজুকে নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন। রাজা থাকাকালীন, তার একটি সাম্রাজ্য ছিল, যা অ্যাঞ্জেভিন সাম্রাজ্য নামে পরিচিত, যা সোলওয়ে ফার্থ থেকে প্রায় ভূমধ্যসাগর এবং সোমে থেকে পাইরেনিস পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। তার মা ছিলেন সম্রাজ্ঞী মাতিলদা, এবং তার বাবা ছিলেন তার দ্বিতীয় স্বামী, আঞ্জুর জিওফ্রে। তিনি আনজুতে প্রতিপালিত হন, যেখান থেকে "অ্যাঞ্জেভিন" নামটি এসেছে, যদিও তিনি ১১৪৯ সালে তার মাকে ইংরেজ সিংহাসনের দাবিতে সাহায্য করার জন্য ইংল্যান্ড সফর করেছিলেন। ব্লোইসের পিটার ১১৭৭ সালে হেনরি দ্বিতীয় এর একটি বর্ণনা রেখেছিলেন প্রভু রাজা এখন পর্যন্ত লাল কেশিক ছিলেন, বার্ধক্যের আগমন এবং ধূসর চুলের কারণে সেই রঙ কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। তার উচ্চতা মাঝারি যাতে তাকে ছোটদের মধ্যে বড় দেখায় না, আবার বড়দের মধ্যেও তাকে ছোট বলে মনে হয় না বাঁকা পা, ঘোড়সওয়ারের শিন, প্রশস্ত বুক এবং একজন বক্সারের মতো বাহু সবই তাকে একজন শক্তিশালী, চটপটে এবং সাহসী রূপ দেয়। ঘোড়ায় চড়া বা খাওয়ার ব্যাপার না হলে তিনি কখনোই বসতেন না এক দিনে, প্রয়োজনে তিনি চার-পাঁচ দিনের সমান দৌড়াতে পারতেন এবং এইভাবে তার শত্রুদের চক্রান্ত নস্যাৎ করেন, প্রায়ই তিনি তাদের চক্রান্ত চলাকালীন আকস্মিক সাক্ষাৎ করে তাদের পরিকল্পনা বিষয়ে উপহাস করতেন। সর্বদা তার হাতে থাকে ধনুক, তলোয়ার, বর্শা এবং তীর থাকত, যদি না তিনি পরিষদে থাকতেন বা বইয়ে পড়তেন। প্রারম্ভিক রাজত্ব এবং টমাস বেকেট রাজা হিসাবে দ্বিতীয় হেনরির প্রথম কাজ ছিল ব্যারনদের কাছ থেকে আরও নিয়ন্ত্রণ কেড়ে নেওয়া, যারা রাজা স্টিফেনের শাসনামলে আরও ক্ষমতা অর্জন করেছিলেন। স্টিফেনের রাজত্বকালে ব্যারনদের দ্বারা বিনা অনুমতিতে নির্মিত দুর্গগুলি ভেঙে ফেলা হয়েছিল। দ্বিতীয় হেনরিও অনেক আইনি সংস্কার করেছিলেন। হেনরি ইংল্যান্ডের বিভিন্ন স্থানে আদালত স্থাপন করেন। তার শাসনামলে প্রথম লিখিত আইনী পাঠ্যপুস্তক তৈরি করা হয়েছিল, যা আজকের সাধারণ আইনের ভিত্তি প্রদান করে। ১১৬৬ সাল নাগাদ বিচারক মন্ডলী দ্বারা এগুলি প্রতিষ্ঠিত হয়। আইনি সংস্কার গির্জার আদালতের ক্ষমতাও হ্রাস করেছে। চার্চ এর বিরোধিতা করেছিল, এবং তাদের সবচেয়ে বিশিষ্ট মুখপাত্র ছিলেন থমাস বেকেট, ক্যান্টারবারির আর্চবিশপ, যিনি হেনরির ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন যাকে আর্চবিশপ করা হয়েছিল কারণ হেনরি সংঘর্ষ এড়াতে চেয়েছিলেন। বেকেট ১১৬৪ সালে নির্বাসনে গিয়েছিলেন, কিন্তু ১১৭০ সালে হেনরির সাথে পুনর্মিলনের পর ফিরে আসেন। বেকেট আবার হেনরির সাথে তর্ক করেছিলেন, এবার প্রিন্স হেনরির রাজ্যাভিষেক নিয়ে, এবং জানা যায় হেনরি দ্বিতীয় বলেছিল কেউ কি আমাকে এই হস্তক্ষেপকারী পুরোহিত থেকে মুক্তি দেবে না চার নাইট রাজাকে আক্ষরিক অর্থে নিয়ে যায় এবং অবিলম্বে ক্যান্টারবারিতে যাত্রা করে, যেখানে তারা ২৯ ডিসেম্বর ১১৭০-এ ক্যাথেড্রালে বেকেটকে হত্যা করে। তপস্যায়রত মুদ্রায়, হেনরি বেকেটের সমাধিতে তীর্থস্থানে পরিণত করেন। ১১৫২ সালে তিনি অ্যাকুইটাইনের এলেনরকে বিয়ে করেন এবং তার জমি তার সাথে যোগ করেন, তাই তার সাম্রাজ্যের আকার বৃদ্ধি পায়। তাদের পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ে ছিল। তাদের প্রথম ছেলে শৈশবে মারা যায়। তাদের দ্বিতীয় পুত্র, হেনরি, ১১৭০ সালে পনের বছর বয়সে রাজার মুকুট লাভ করেছিলেন। হেনরি তরুণ রাজা হিসাবে পরিচিত ছিলেন, কিন্তু তিনি আসলে কখনই শাসন করেননি এবং ইংল্যান্ডের রাজাদের তালিকায় স্থান পাননি। তাদের রিচার্ড এবং জনও ছিল যারা পরে ইংল্যান্ডের রাজা হয়েছিলেন। হেনরির বিভিন্ন মহিলার দ্বারা বেশ কয়েকটি অবৈধ সন্তানও ছিল। দ্বিতীয় হেনরি তার ছেলেদের মধ্যে তার খেতাব ভাগ করে দেওয়ার চেষ্টা করেন কিন্তু তাদের সাথে আসা শক্তি তাদের ১১৭৩-৭৪ সালের বিদ্রোহে তাদের জন্য অর্পিত জমিগুলি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করতে প্ররোচিত করা হয়েছিল। হেনরির চোখে এটা ছিল বিশ্বাসঘাতকতা। হেনরির বৈধ ছেলেরা যখন তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল, তখন তাদের প্রায়ই ফ্রান্সের রাজা লুই সপ্তম-এর সাহায্য করছিলেন। হেনরি দ্য ইয়াং কিং ১১৮৩ সালে মারা যান, তারপরে বাকি তিন পুত্রের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই শুরু হয়। অবশেষে, হেনরির তৃতীয় পুত্র, রিচার্ড দ্য লায়নহার্ট, ফ্রান্সের ফিলিপ দ্বিতীয় অগাস্টাসের সহায়তায়, ১১৮৯ সালের ৪ জুলাই হেনরি তৃতীয়কে আক্রমণ করে পরাজিত করেন। হেনরি দুই দিন পর চাটো চিনন-এ মারা যান এবং তাকে চিননের কাছে ফোন্টেভ্রড অ্যাবে-তে শায়িত করা হয়, যা বর্তমান ফ্রান্সের আনজু অঞ্চল। রিচার্ড তখন ইংল্যান্ডের রাজা হন। রিচার্ড প্রথম ১১৫৭ সালে অক্সফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১১৮৯ থেকে ১১৯৯ সালে তার মৃত্যু পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রাজা ছিলেন এবং প্রায়শই রিচার্ড দ্য লায়নহার্ট বা এর ফরাসি সমতুল্য কোউর ডি লায়ন নামে পরিচিত। তার পিতা, হেনরি তাকে ১১৬৮ সালে অ্যাকুইটাইনের ডিউক এবং ১১৭২ সালে পোইটার্সের ডিউক বানিয়েছিলেন। তাই তিনি ছোটবেলা থেকেই এই অঞ্চলগুলি রক্ষা করতে শিখেছিলেন। ১১৭৩ সালে, রিচার্ড তার ভাই, হেনরি এবং জিওফ্রে, তাদের পিতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহে যোগদান করেন। তারা তাদের পিতাকে সিংহাসনচ্যুত করার এবং রিচার্ডের ভাই হেনরিকে ইংল্যান্ডের শাসক রাজা হিসাবে ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। দ্বিতীয় হেনরি অ্যাকুইটাইনে দুইবার আক্রমণ করেন। সতেরো বছর বয়সে, রিচার্ড ছিলেন হেনরির বিরুদ্ধে দাঁড়ানো ভাইদের মধ্যে শেষতম, যদিও শেষ পর্যন্ত তিনি তার বাবার মুখোমুখি লড়াই করতে অস্বীকার করেছিলেন এবং বিনীতভাবে তার ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন। ১১৭৪ সালে, ব্যর্থ বিদ্রোহের সমাপ্তির পর, রিচার্ড তার পিতার আনুগত্যের একটি নতুন শপথ দেন। এর পরে রিচার্ড, অ্যাকুইটাইনের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ দমনে মনোনিবেশ করেন। তার ক্রমবর্ধমান নিষ্ঠুরতা ১১৮৩ সালে গ্যাসকনির একটি বড় বিদ্রোহের দিকে পরিচালিত করে। বিদ্রোহীরা রিচার্ডকে ক্ষমতাচ্যুত করার আশা করেছিল এবং রিচার্ডের ভাই হেনরি এবং জিওফ্রেকে তাদের সফল হতে সাহায্য করতে বলেছিল। তাদের পিতার ভয় ছিল যে তার তিন পুত্রের মধ্যে যুদ্ধ তার রাজ্যের ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে পারে। তিনি তার সেনাবাহিনীর সেই অংশের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন যা রিচার্ডের সমর্থনে তার ফরাসি ভূমিতে কাজ করেছিল। ১১৮৩ সালে রিচার্ডের ভাই হেনরির মৃত্যুতে বিদ্রোহের অবসান ঘটে। যখন ১১৮৮ সালে দ্বিতীয় হেনরি অ্যাকুইটাইনকে তার কনিষ্ঠ পুত্র জন ল্যাকল্যান্ড, পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের রাজা জন, রিচার্ড ফ্রান্সের দ্বিতীয় ফিলিপের সাথে মিত্রতা করার পরিকল্পনা করেছিলেন। তার পিতার বিরুদ্ধে ফিলিপের সাহায্যের বিনিময়ে, রিচার্ড ফিলিপের কাছে নরম্যান্ডি এবং আঞ্জু উভয়ের জন্য তার অধিকার স্বীকার করার প্রতিশ্রুতি দেন। রিচার্ড একই বছরের নভেম্বরে ফিলিপকে আনুগত্যের শপথ দেন। ১১৮৯ সালে রিচার্ড তার পিতার বিরুদ্ধে ফিলিপের অভিযানে যোগ দিয়ে ইংল্যান্ডের সিংহাসন নিজের জন্য নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তারা বিজয়ী হয়েছিল, এবং ১১৮৯ সালের 6 জুলাই দ্বিতীয় হেনরি মারা গেলে, প্রথম রিচার্ড ইংল্যান্ডের রাজা হিসাবে তার রাজ্য অভিষেক হয়। সিংহাসনে আরোহণের পরপরই, সালাদিনের নেতৃত্বে মুসলমানদের কাছে জেরুজালেম হারানোর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে, রিচার্ড তৃতীয় ক্রুসেডে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেন, এই ভয়ে যে তার অনুপস্থিতিতে ফরাসিরা তার অঞ্চল দখল করতে পারে, রিচার্ড ফিলিপকে ক্রুসেডে যোগ দিতে রাজি করান। রিচার্ড অবশেষে ১১৯০ সালে পবিত্র ভূমিতে তার অভিযান শুরু করেন এবং ইংল্যান্ডের জন্য তিনি রিজেন্ট হিউ, ডারহামের বিশপ এবং এসেক্সের তৃতীয় আর্ল উইলিয়াম ডি ম্যান্ডেভিলেকে নিযুক্ত করেন, যিনি শীঘ্রই মারা যান এবং রিচার্ডের চ্যান্সেলর উইলিয়াম লংচ্যাম্পের অভিষেক হয়। ১১৯০ সালের সেপ্টেম্বরে রিচার্ড এবং ফিলিপ উভয়েই সিসিলিতে পৌঁছেন, যেখানে তারা এক বছর আগে সিসিলির রাজা দ্বিতীয় উইলিয়ামের মৃত্যুর পর উত্তরাধিকারের জন্য যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। শান্তি চুক্তির অংশ হিসাবে যে বিরোধের অবসান ঘটিয়েছিল, রিচার্ড আনুষ্ঠানিকভাবে তার ভাগ্নে, আর্থার অফ ব্রিটানির, যার বয়স ছিল মাত্র চার, তার উত্তরাধিকারী হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন। চুক্তি স্বাক্ষরের পর রিচার্ড এবং ফিলিপ সিসিলি ত্যাগ করেন। চুক্তিটি পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের সাথে ইংল্যান্ডের সম্পর্ককে ক্ষুন্ন করেছিল এবং রিচার্ডের ভাই জনের বিদ্রোহের কারণ হয়েছিল, যিনি তাদের ভাগ্নের পরিবর্তে উত্তরাধিকারী হিসাবে ঘোষণা করার আশা করেছিলেন। যদিও তার বিদ্রোহ ব্যর্থ হয়, জন এই পয়েন্টের পরেও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা করতে থাকে। ১১৯১ সালের এপ্রিল মাসে, রিচার্ড সাইপ্রাসের শাসককে উৎখাত করেন, ক্রুসেডের জন্য একটি প্রধান সরবরাহ বেস অর্জন করেন যা টায়ারের মতো তুর্কিদের কাছ থেকে তাৎক্ষণিক হুমকির মধ্যে ছিল না। রিচার্ড দ্বীপ লুট করে এবং তাকে প্রতিরোধ করার চেষ্টাকারীদের গণহত্যা করে। এদিকে, রিচার্ড নাভারের রাজা স্যাঞ্চো ষষ্ঠের প্রথমজাত কন্যা বেরেঙ্গারিয়াকে বিয়ে করেছিলেন। বিবাহ থেকে কোন সন্তান ছিল না, যদিও রিচার্ডের অন্তত একটি অবৈধ সন্তান ছিল। রিচার্ড এবং তার বেশিরভাগ সেনাবাহিনী জুনের প্রথম দিকে পবিত্র ভূমির উদ্দেশ্যে সাইপ্রাস ত্যাগ করে। রাজা রিচার্ড ১১৯১ সালের জুন মাসে একরে (স্থান) পৌঁছেছিলেন, যেখানে তিনি এবং তার বাহিনী শহরটি দখল করেছিলেন। সালাদিন একরের আত্মসমর্পণের কয়েকটি পয়েন্টে আলোচনা টেনে আনেন। যেহেতু রিচার্ডের বাহিনী ২,৬০০ জন যুদ্ধবন্দীকে আটক করে নিষ্পত্তি না করা পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারেনি, তাই রিচার্ড এটিকে ক্রুসেডারদের একরে (স্থান) আটক করার একটি ইচ্ছাকৃত প্রচেষ্টা হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। ইতিহাসে অধৈর্যতার রেকর্ড তৈরি করা কাহিনী হলো, রিচার্ড সমস্ত ২,৬০০ বন্দিকে হত্যা করার আদেশ দিয়েছিলেন। রিচার্ড তার সহযোগী অস্ট্রিয়ার ডিউক লিওপোল্ড পঞ্চম এবং ফ্রান্সের রাজা দ্বিতীয় ফিলিপের সাথে অন্যান্য বিরোধেও জড়িত ছিলেন। লিওপোল্ড এবং ফিলিপ আর রিচার্ডের ক্রুসেডকে সমর্থন করেননি। তবুও, রিচার্ড দক্ষিণে অগ্রসর হতে থাকে এবং সালাদিনের লোকেরা ক্রুসেডার সেনাবাহিনীকে একটি আবেগপ্রবণ পদক্ষেপে হয়রানি করতে পারেনি যা তাদের পথে যেতে পারেনি। যাইহোক, ফরাসি রাজার পরিত্যাগ একটি বড় আঘাত ছিল, যা থেকে তারা পুনরুদ্ধারের আশা করতে পারেনি। জেরুজালেম নিয়ে গেলেও তার কোনো আশা নেই বুঝতে পেরে রিচার্ড পশ্চাদপসরণ করার নির্দেশ দেন। শহর থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে থাকা সত্ত্বেও, তারপরে, তিনি এটির দিকে চোখ রাখতে অস্বীকার করেছিলেন, কারণ তিনি শহরটি জয় করার পরেই এটি দেখার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। জেরুজালেম থেকে পশ্চাদপসরণ করার পর, সালাদিনের বাহিনীর সাথে ছোটখাটো সংঘর্ষের সময়কাল ছিল যখন রিচার্ড এবং সালাদিন বিরোধের একটি মীমাংসা করার জন্য আলোচনা করেছিলেন: উভয়েই বুঝতে পেরেছিলেন যে তাদের অবস্থান অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে। বিশেষ করে, ফিলিপ এবং জন দুজনেই রিচার্ডের অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে নিজেদেরকে ঘরে আরও শক্তিশালী করে তুলছিলেন। তিনি এবং সালাদিন অবশেষে ২ সেপ্টেম্বর ১১৯২ সালে বিরোধের মীমাংসা করতে আসেন। দুর্ভাগ্য জেদি রিচার্ড তার রাজবাড়িতে ফিরে। খারাপ আবহাওয়া তার জাহাজকে বাইজেন্টাইন সম্রাটের অঞ্চল কর্ফুতে রাখতে বাধ্য করেছিল, যিনি সাইপ্রাসের সাথে যুক্ত হওয়ার জন্য রিচার্ডের উপর এখনও ক্রুদ্ধ ছিলেন। নাইট টেম্পলারের ছদ্মবেশে, রিচার্ড একটি জলদস্যু জাহাজে চারজন পরিচারক নিয়ে কর্ফু থেকে যাত্রা করেছিলেন, যা অ্যাকুইলিয়ার কাছে ধ্বংস হয়েছিল, রিচার্ড এবং তার দলটিকে মধ্য ইউরোপের মধ্য দিয়ে একটি বিপজ্জনক স্থল পথে যেতে বাধ্য করেছিল। হেনরি অফ স্যাক্সনির অঞ্চলে যাওয়ার পথে, তার শ্যালক, রিচার্ডকে ১১৯২ খ্রিস্টাব্দের ক্রিসমাসের আগে অস্ট্রিয়ার লিওপোল্ড পঞ্চম দ্বারা ভিয়েনার কাছে মোরাভিয়ান সীমান্ত থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে বন্দী করা হয়েছিল। রিচার্ড এবং তার গৃহকর্মীরা তীর্থযাত্রীর ছদ্মবেশে ভ্রমণ করছিলেন, বেশে দাড়ি এবং ছেঁড়া পোশাক ছিল। রিচার্ড নিজে রান্নাঘরের পাচকের মতো পোশাক পরেছিলেন, তবে তাকে চিহ্নিত করা হয়েছিল কারণ তিনি একটি দুর্দান্ত এবং ব্যয়বহুল আংটি পরেছিলেন যা কোনও সাধারণ কর্মী বহন করতে পারেনা। ডিউক তাকে বন্দী হিসেবে পবিত্র রোমান সম্রাট ষষ্ঠ হেনরির কাছে হস্তান্তর করেন। রিচার্ডের জীবনের একটি কাল্পনিক দিক হল তার মিনিস্ট্রেল, ব্লন্ডেলের কিংবদন্তি। তিনি রিচার্ডের বন্দী হওয়ার পরে, ইউরোপ ভ্রমণ করেছিলেন, দুর্গ থেকে দুর্গে ঘুরেছিলেন এবং একটি গান গেয়েছিলেন যা কেবল তাদের দুজনেরই পরিচিত। ঘটনাক্রমে, তিনি সেই জায়গায় এসেছিলেন যেখানে রিচার্ডকে রাখা হয়েছিল, তিনি সেখানে গানটি গাইলে রিচার্ড গানটির যথাযথ বিরতির সাথে উত্তর দিয়েছিলেন। এইভাবে রাজা কোথায় ছিলেন তা প্রকাশিত হয়ে যায়। জীবনভর যুদ্ধের পর, ২৬ মার্চ ১১৯৯ তারিখে ফ্রান্সের লিমুসিনে চালুস-চারব্রোলের বিদ্রোহীদের রাখা দুর্গে একটি ছোটখাটো সংঘর্ষ রিচার্ডের প্রাণ কেড়ে নেয়। রিচার্ড, যে তার কিছু চেইনমেল সরিয়ে ফেলেছিল, একটি টাওয়ার থেকে লঞ্চ করা ক্রসবো বোল্টে কাঁধে আহত হয়েছিল। গ্যাংগ্রিন ঢুকে পড়ল এবং রিচার্ড তার খুনিকে দেখতে বলল, যাকে সে মুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল এবং কিছু টাকা দিয়েছিল। যাইহোক, রিচার্ড মারা যাওয়ার সাথে সাথে, তার 77 বছর বয়সী মা এলিয়েনরকে তার পাশে রেখে, 6 এপ্রিল 1199 তারিখে, হত্যাকারীকে জীবিতভাবে হত্যা করা হয়েছিল এবং তারপরে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। রিচার্ডের অন্ত্রগুলি টাওয়ারের পাদদেশে সমাহিত করা হয়েছিল যেটি থেকে শটটি এসেছিল, তার হৃদয় রুয়েনে সমাহিত করা হয়েছিল, যখন তার অবশিষ্টাংশ ফ্রান্সের চিননের কাছে ফন্টেভরাউড অ্যাবেতে তার বাবার পাশে সমাহিত করা হয়েছিল। বিদেশে রিচার্ডের অনুপস্থিতির সময়, জন সিংহাসন দখলের কাছাকাছি এসেছিলেন। যাইহোক, রিচার্ড তাকে ক্ষমা করেছিলেন এবং আর্থারের জায়গায় তাকে তার উত্তরাধিকারী হিসাবে নামকরণ করেছিলেন। তাই জনই পরবর্তী রাজা হয়েছিলেন। যাইহোক, রিচার্ডের ফরাসি অঞ্চলগুলি প্রথমে জনকে উত্তরাধিকারী হিসাবে প্রত্যাখ্যান করেছিল, তার পরিবর্তে তার আর্থারকে পছন্দ করেছিল। যাইহোক, রিচার্ডের কাছ থেকে সরাসরি উত্তরাধিকারীর অভাব ছিল অ্যাঞ্জেভিন সাম্রাজ্যের বিলুপ্তির প্রথম পদক্ষেপ। যদিও ইংল্যান্ড মহাদেশের সম্পত্তির দাবিতে চাপ দিতে থাকে, রিচার্ড প্রথম উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত অঞ্চলগুলিকে আর কখনোই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। দীর্ঘমেয়াদে রিচার্ডের উত্তরাধিকারের মধ্যে রয়েছে সাইপ্রাস দখল, যা পবিত্র ভূমিতে ফ্রাঙ্কিশ রাজ্যগুলিকে আরেকটি শতাব্দীর জন্য কার্যকর রাখতে মূল্যবান প্রমাণিত হয়েছিল। দ্বিতীয়ত, ইংল্যান্ডে তার অনুপস্থিতির অর্থ হল তার পিতার তৈরি অত্যন্ত দক্ষ সরকারকে নিজেকে প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। রিচার্ডের উত্তরাধিকারের আরেকটি অংশ ছিল রোমান্টিক এবং সাহিত্যিক। তার রাজত্বের ঘটনা যাই হোক না কেন, তিনি তার সামরিক শোষণের কারণে বর্তমান পর্যন্ত বিস্তৃত কল্পনার উপর একটি অদম্য ছাপ রেখে গেছেন। প্রকৃতপক্ষে, তার সাহসিকতা, বর্বরতা এবং আরবি বিশ্বে খ্যাতির কারণে, রিচার্ড তার মৃত্যুর পর শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মধ্যপ্রাচ্যে কিছুটা বোজিম্যান হয়ে ওঠেন। ঊনবিংশ শতকের শেষের দিকে মায়েরা মাঝে মাঝে "কিং রিচার্ড তোমার ওপর ভর করবে" এই উপদেশ দিয়ে উচ্ছৃঙ্খল শিশুদের হুমকি দিতেন। নেতিবাচক দিক থেকে বলা যায়, রিচার্ড ইংল্যান্ডের জন্য সামান্য কিছু করার জন্য সমালোচিত হয়েছেন এবং পরিবর্তে পবিত্র ভূমিতে ক্রুসেডে তার যাত্রাকে সমর্থন করার জন্য রাজ্যের সম্পদ ব্যবহার করেছেন। তিনি ইংল্যান্ডে তার দশ বছরের রাজত্বের মাত্র ছয় মাস কাটিয়েছেন, দাবি করেছেন যে এটি ছিল "ঠান্ডা এবং সর্বদা বৃষ্টিপাতপূর্ণ"। সেই সময়কালে যখন তিনি তার ক্রুসেডের জন্য তহবিল সংগ্রহ করছিলেন, রিচার্ডকে ঘোষণা করতে শোনা গিয়েছিল আমি যদি একজন ক্রেতা খুঁজে পেতাম তবে আমি নিজেই লন্ডন বিক্রি করতাম"। জন সম্ভবত ১১৬৬ সালে অক্সফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন রাজা দ্বিতীয় হেনরির পঞ্চম পুত্র এবং অ্যাকুইটাইনের এলেনর। তিনি ১১৯৯ থেকে ১২১৬ সালে তার মৃত্যু পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রাজা হিসাবে রাজত্ব করেছিলেন। রাজা রিচার্ড প্রথমের ছোট ভাই হিসাবে তিনি সিংহাসনে বসেছিলেন। জন "ল্যাকল্যান্ড" এবং "সফট-সোর্ড" ডাকনাম অর্জন করেছিলেন। রাজা জনের রাজত্বকে ঐতিহ্যগতভাবে ইংরেজি ইতিহাসের সবচেয়ে বিপর্যয়কর ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে: সিংহাসনে বসে থাকা তার প্রথম পাঁচ বছরের মধ্যে ফ্রান্সের দ্বিতীয় ফিলিপের কাছে নরম্যান্ডিকে হারান। তার রাজত্বের সমাপ্তি ঘটে ইংল্যান্ডের গৃহযুদ্ধের কারণে। ১২১৩ সালে, তিনি রোমান ক্যাথলিক চার্চের সাথে একটি বিরোধ মীমাংসা করার জন্য ইংল্যান্ডকে একটি পোপকে জায়গীর বানিয়েছিলেন এবং তার বিদ্রোহী সহকর্মীরা তাকে ১২১৫ সালে ম্যাগনা কার্টাতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করে, যে কাজটির জন্য তাকে সবচেয়ে বেশি স্মরণ করা হয়। ১১৮৫ সালে, জন আয়ারল্যান্ডের শাসক হন। রাজত্ব পাওয়ার পর আয়ারল্যান্ডের লোকেরা তাকে ঘৃণা করতে শুরু করে, যার ফলে জন মাত্র আট মাস পরে সেখান থেকে চলে যান। ১১৯০ থেকে ১১৯৪ সালের তৃতীয় ক্রুসেডে রিচার্ডের অনুপস্থিতির সময়, জন রিচার্ডের প্রতিনিধিকে উৎখাত করার চেষ্টা করেছিলেন, যদিও তার ভাই স্থান ছেড়ে যেতে নিষেধ করেছিলেন। ১১৯৪ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে আসার পর, রিচার্ড জনকে ক্ষমা করে দেন এবং তাকে তার উত্তরাধিকারী হিসাবে নামকরণ করেন। রিচার্ডের মৃত্যুর পর, জন রাজা হিসাবে অবিলম্বে সর্বজনীন স্বীকৃতি লাভ করেননি। আমরা উপরে দেখেছি, কেউ কেউ তার ভাগ্নে, আর্থার অফ ব্রিটানিকে সঠিক উত্তরাধিকারী হিসাবে বিবেচনা করেছেন। আর্থার ফ্রান্সের রাজা দ্বিতীয় ফিলিপের সমর্থন উপভোগ করেছিলেন এবং উভয় পক্ষ যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল। যুদ্ধটি পইতুর ব্যারনদের বিচলিত করেছিল, যিনি ফ্রান্সের রাজার কাছ থেকে সাহায্য চেয়েছিলেন, যিনি মহাদেশে তার কিছু অঞ্চলের ব্যাপারে রাজা জনের সামন্ত প্রভু ছিলেন। ১২০২ সালে, রাজা জনকে অভিযোগের জবাব দেওয়ার জন্য ফরাসি আদালতে তলব করা হয়েছিল। রাজা জন তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং, সামন্ততান্ত্রিক আইনের অধীনে, তার প্রভুর সেবায় ব্যর্থতার কারণে ফরাসি রাজা, জন কর্তৃক শাসিত জমি এবং অঞ্চলগুলিকে কাউন্ট অফ পোইতু হিসাবে দাবি করেছিলেন। ফরাসিরা অবিলম্বে নরম্যান্ডি আক্রমণ করেছিলেন, রাজা দ্বিতীয় ফিলিপ আর্থারকে তার মেয়ে মেরির সাথে তার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করান। যুদ্ধের অংশ হিসাবে, আর্থার মিরেবেউতে তার নিজের ঠাকুরমা, অ্যাকুইটাইনের এলেনরকে অপহরণ করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু জনের বাহিনীর হাতে পরাজিত ও বন্দী হন। আর্থার প্রথমে ফালাইসে এবং পরে রুয়েনে বন্দী হন। এর পরে আর্থারের কী হয়েছিল তা কেউই নিশ্চিত নয়, তবে গুজব যে তাকে হত্যা করা হয়েছিল ব্রিটনি এবং পরে নরম্যান্ডি রাজা জনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন। জন একজন দক্ষ শাসক হিসাবে কাজ করেছিলেন, কিন্তু তিনি সামন্ত শাসকদের ঐতিহ্যগতভাবে অনুমোদিতদের উপায়ের বাইরে কর বসিয়ে ইংরেজ ব্যারনদের অসম্মতি পেয়েছিলেন। জন একজন অত্যন্ত ন্যায়পরায়ণ এবং সুজ্ঞানসম্পন্ন রাজা ছিলেন, প্রায়শই রাজকীয় আদালতে বিচারক হিসেবে কাজ করতেন এবং তার ন্যায়বিচার অনেক বেশি প্রশংসনীয় হয়েছিল। জন আধুনিক রাজকীয় নৌবাহিনী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলেও মনে করা হয়। ১২০৩ সালে তিনি ইংল্যান্ডের সমস্ত শিপইয়ার্ডকে কমপক্ষে একটি জাহাজের জন্য দায়ী করার আদেশ দেন, নতুন নির্মিত পোর্টসমাউথের মতো স্থানগুলি বেশ কয়েকটির জন্য দায়ী। ১২০৪ সালের শেষ নাগাদ, তার কাছে ৪৫টি বড় জাহাজ পাওয়া যায় এবং তারপর থেকে প্রতি বছর গড়ে ৪টি নতুন জাহাজ পাওয়া যায়। জনের রাজত্বকালে জাহাজের নকশায় ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়। তিনি প্রথম বড় পরিবহন জাহাজও তৈরি করেন। ১৩ জুলাই ১২০৫ তারিখে ক্যান্টারবারির আর্চবিশপ মারা গেলে, জন পরবর্তী আর্চবিশপ কে হওয়া উচিত তা নিয়ে পোপ ইনোসেন্ট তৃতীয়-এর সাথে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। অবশেষে ইনোসেন্ট একজন ব্যক্তিকে নিযুক্ত করেন যা জন মানতে পারেনি এবং জুলাই ১২০৭ সালে পোপ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে একটি নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। এর মানে হল কোন চার্চ পরিষেবা দিতে পারে না। জন সামন্ত সেবা প্রদানে ব্যর্থতার জন্য চার্চের সম্পত্তি দখল করে এর উত্তর দেন। কিছু পরে, পোপ বুঝতে পারলেন যে খুব দীর্ঘ সময়ের গির্জার পরিষেবা ছাড়া থাকলে ধর্মবিশ্বাসীদের ক্ষতি হতে পারে, এবং ১২০৯ সালে বন্ধ দরজার পিছনে কিছু গির্জার জন্য কবর করার অনুমতি দিয়েছিলেন এবং ১২১২ সালে, পোপ শেষকৃত্য করারও অনুমতি দিয়েছিলেন। ১২০৯ সালের নভেম্বরে জনকে বহিষ্কার করা হয়েছিল, এবং ১২১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইনোসেন্ট আরও জোরালো পদক্ষেপের হুমকি দিয়েছিলেন। ১২১১ সালের ওয়েলশ অভ্যুত্থান বন্ধ করে এবং পোপের সাথে তার বিরোধ নিষ্পত্তি করার পর, জন তার বিদেশী স্বার্থের দিকে মনোযোগ ফিরিয়ে দেন। তার ইউরোপের যুদ্ধগুলি বোভিনসের যুদ্ধে পরাজয়ের মধ্যে শেষ হয়েছিল, যার পরে জন ফ্রান্সের সাথে একটি প্রতিকূল শান্তিচুক্তি গ্রহণ করেছিলেন। এটি অবশেষে ব্যারনদের তার বিরুদ্ধে পরিণত করে এবং তিনি ১৫ জুন ১২১৫ তে লন্ডনের কাছে রাননিমিডে তাদের নেতাদের সাথে দেখা করেন, যা গ্রেট চার্টার, বা ল্যাটিন ভাষায় "ম্যাগনা কার্টা" নামে পরিচিত। তিনি চাপে পড়ে স্বাক্ষর করেছিলেন, তবে, জন তার অধিপতি পোপের কাছ থেকে শত্রুতা বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে প্রথম ব্যারন যুদ্ধকে উস্কে দিয়ে তার কথা ভঙ্গ করার অনুমোদন পেয়েছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে, স্কুলছাত্ররা জানত যে রাজা জনকে "ম্যাগনা কার্টা" এর সাথে তার সিল সংযুক্ত করে অনুমোদন করতে হয়েছিল কারণ তিনি এটিতে স্বাক্ষর করতে পারেননি। প্রকৃতপক্ষে, রাজা জন সনদের খসড়াতে স্বাক্ষর করেছিলেন যে আলোচনাকারী দলগুলি ১৫-১৮ জুন ১২১৫ এ রাননিমেডের চার্টার আইল্যান্ডের তাঁবুতে আঘাত করেছিল, কিন্তু সবাই চলে যাওয়ার কিছু সময় পরে রাজকীয় অফিসে কাজ করা কেরানি এবং লেখকদের চূড়ান্ত অনুলিপি প্রস্তুত করার জন্য সময় লেগেছিল। পরে সিল করে যথাযথ কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছে দেয়। তখনকার দিনে, আইনী নথিগুলিকে সরকারীভাবে মান্য করার জন্য সিলমোহর করা হত, স্বাক্ষরিত হয়নি। ১১৮৯ সালে, জন গ্লুসেস্টারের দ্বিতীয় আর্ল উইলিয়াম ফিটজ রবার্টের কন্যা এবং উত্তরাধিকারী আভিসার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাকে কখনও কখনও ইসাবেলা, হাউইস, জোয়ান বা এলিয়েনর হিসাবে উল্লেখ করা হয়।) তাদের কোন সন্তান ছিল না এবং ১১৯৯ সালের দিকে জন তাদের বিয়ে বাতিল করেছিলেন এবং তাকে কখনই রানি হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। ১২০০ সালে, জন আবার বিয়ে করেন কাউন্ট অফ অ্যাঙ্গুলেমের মেয়ে ইসাবেলের সাথে, যিনি তার থেকে বিশ বছর ছোট ছিলেন। জন এবং ইসাবেলের হেনরি সহ পাঁচটি সন্তান ছিল, যারা জন মারা যাওয়ার পর রাজা হয়েছিলেন। জনের অনেক অবৈধ সন্তানও ছিল। ১২১৬ সালে, ফ্রান্সের প্রিন্স লুই সিংহাসনের থেকে জনকে সরিয়ে দেবার জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠ ইংরেজ ব্যারনদের দ্বারা আমন্ত্রিত হওয়ার পরে আলাপ অনুযায়ী আক্রমণ করেছিলেন। এতে জন পিছু হটলেন, এবং পূর্ব অ্যাঙ্গলিয়ার দ্য ওয়াশ নামে পরিচিত এলাকাটি অতিক্রম করার সময় যখন তিনি আগত জোয়ারের কবলে পড়েছিলেন তখন ক্রাউন জুয়েলস সহ তার সবচেয়ে মূল্যবান ধন-সম্পদ হারিয়ে যায়। এটি তাকে মানসিক আঘাত করেছিল, যা তার স্বাস্থ্য এবং মানসিক অবস্থাকে প্রভাবিত করেছিল। তিনি আমাশয় আক্রান্ত হন এবং ১৮ বা ১৯ অক্টোবর লিংকনশায়ারের নিউয়ার্কে মারা যান। তাকে ওরচেস্টার ক্যাথেড্রালে সমাহিত করা হয় এবং তার নয় বছর বয়সী ছেলে তার উত্তরাধিকারী হন এবং ইংল্যান্ডের রাজা তৃতীয় হেনরি নামে পরিচিত হন। যদিও লুই ইংরেজ সিংহাসন দাবি করতে থাকেন, ব্যারনরা নতুন রাজার প্রতি তাদের সমর্থন পরিবর্তন করে, ১২১৭ সালে ল্যাম্বেথের চুক্তিতে লুইকে তার দাবি ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। হেনরি তৃতীয় ১২০৭ সালের ১ অক্টোবর উইনচেস্টার দুর্গে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মাত্র ৯ বছর বয়সে ১২১৬ সালে ইংল্যান্ডের রাজা হন, যখন তিনি তার পিতা জন উত্তরাধিকারী হন। ব্যারন যারা জনের সাথে বিরোধে লিপ্ত ছিল তারা দ্রুত প্রিন্স লুইসের সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয় কারণ তারা হেনরিকে একটি নিরাপদ বিকল্প বলে মনে করেছিল, বিশেষ করে হেনরির জন্য শাসনকারী রিজেন্টরা "ম্যাগনা কার্টা" দ্বারা শাসন করার তাদের অভিপ্রায় ঘোষণা করেছিল। হেনরি পরবর্তীতে মাঝারি উচ্চতার একজন মোটা মানুষে পরিণত হন, যার কপাল সরু এবং বাম চোখের পাতা ঝুলে যায়। ১২২৭ সালে যখন হেনরি পরিপক্কতা লাভ করেন, তখন রাজত্বের অবসান ঘটে এবং হেনরি রাজকীয় কর্তৃত্ব পুনরুদ্ধার করতে আগ্রহী ছিলেন। হেনরি অত্যন্ত ধার্মিক ছিলেন, এবং দিনে বেশ কয়েকবার ভর শোনার জন্য তার জেদের কারণে তার যাত্রা প্রায়ই বিলম্বিত হত। তিনি অ্যাংলো-স্যাক্সন রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসারের কাল্টের সাথেও অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য ছিলেন, যাকে ১১৬১ সালে একজন সাধু বানানো হয়েছিল। তিনি বলেছিলেন যে সেন্ট এডওয়ার্ড উগ্ৰভাবে পোশাক পরতেন, হেনরিও একই কাজ করেছিলেন এবং শুধু তিনি সাধারণ পোশাক পরতেন। তিনি ঘুমের আগে এবং পরে অনুপ্রেরণার জন্য তার শয্যার ঘরে সাধুর একটি ম্যুরাল অঙ্কন করেছিলেন এবং তার নামে তার বড় ছেলের নাম রেখেছিলেন। হেনরি ওয়েস্টমিনস্টারকে মনোনীত করেছিলেন, যেখানে সেন্ট এডওয়ার্ড অ্যাবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, ইংল্যান্ডের ক্ষমতার নির্দিষ্ট আসন হিসাবে। ওয়েস্টমিনস্টার হল রাজ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ আনুষ্ঠানিক স্থান হয়ে ওঠে, যেখানে অভিজাতদের কাউন্সিলও মিলিত হয়। হেনরি ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেকে গথিক শৈলীতে সংস্কার করার জন্য ফরাসি স্থপতিদের নিয়োগ করেন এবং ১২৪৫ সালে অনেক খরচে কাজ শুরু হয়। সংস্কার করা অ্যাবে-এর কেন্দ্রস্থল ছিল এডওয়ার্ডের মূর্তি। লিসেস্টারের ষষ্ঠ আর্ল সাইমন ডি মন্টফোর্টের নেতৃত্বে ইংরেজ ব্যারনরা রাজ্য পরিচালনায় আরও বেশি বল দাবি করেছিল বলে হেনরির রাজত্ব গৃহযুদ্ধের দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল। ডি মন্টফোর্ট হেনরিকে জিজ্ঞাসা না করেই হেনরির বোন এলেনরকে বিয়ে করার পর, উভয়ের মধ্যে একটি বিবাদ তৈরি হয়। ১২৫০-এর দশকে তাদের সম্পর্ক একটি সংকটে পৌঁছেছিল যখন ডি মন্টফোর্টকে ইংলিশ চ্যানেল জুড়ে শেষ অবশিষ্ট প্ল্যান্টাজেনেট ভূমি, গ্যাসকনির লেফটেন্যান্ট হিসাবে নেওয়া পদক্ষেপের অভিযোগে আদালতে আনা হয়েছিল। যাইহোক, রাজার অসন্তুষ্টির জন্য তিনি রাজত্বের সমকক্ষদের দ্বারা খালাস পেয়েছিলেন। হেনরি তার দ্বিতীয় পুত্র এডমন্ডের জন্য একটি শিরোনামের বিনিময়ে পোপের পক্ষে সিসিলিতে একটি যুদ্ধে অর্থায়নও করেছিলেন, যা অনেক ব্যারনকে ভয় করেছিল যে হেনরি তার বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন এবং তাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। ডি মন্টফোর্ট তাদের নেতা হয়ে ওঠেন যারা ম্যাগনা কার্টা পুনরুদ্ধার করতে চেয়েছিলেন এবং রাজাকে ব্যারোনিয়াল কাউন্সিলকে আরও ক্ষমতা দিতে বাধ্য করতে চেয়েছিলেন। ১২৫৮ সালে সাতজন নেতৃস্থানীয় ব্যারন হেনরিকে অক্সফোর্ডের বিধানগুলির সাথে সম্মত হতে বাধ্য করেন যা কার্যকরভাবে রাজতন্ত্রের সম্পূর্ণ আধিপত্য বিলুপ্ত করে এবং পনেরো ব্যারনদের একটি কাউন্সিলকে ক্ষমতা দেয় সরকারের ব্যবসা মোকাবেলা করার জন্য এবং সংসদের তিন বার্ষিক বৈঠকের ব্যবস্থা করে তাদের কর্মক্ষমতা নিরীক্ষণ করেন। হেনরিকে অক্সফোর্ডের বিধানগুলির সম্মিলিত শপথ গ্রহণে অংশ নিতে বাধ্য করা হয়েছিল। যাইহোক, হেনরির সমর্থক এবং ডি মন্টফোর্টের সমর্থকরা আরও আলাদা হয়ে যায়। যখন ১২৬২ সালে হেনরি পোপকে এই বলে যে তাকে আর শপথ নেওয়ার দরকার নেই, তখন উভয় পক্ষই সেনাবাহিনী গড়ে তোলে এবং একটি গৃহযুদ্ধ শুরু হয়, যা দ্বিতীয় ব্যারনস ওয়ার নামে পরিচিত। ১২৬৩ সাল থেকে ১২৬৪ সালের মধ্যে ডি মন্টফোর্ট লুইসের যুদ্ধে দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের বেশিরভাগ অংশ দখল করেছিলেন, হেনরি পরাজিত হন এবং ডি মন্টফোর্টের সেনাবাহিনী দ্বারা বন্দী হন। হেনরি রাজা ছিলেন, কিন্তু তাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল এবং প্রকৃত ক্ষমতা ডি মন্টফোর্টের হাতে ছিল, যিনি বেশ কয়েকটি সংস্কার করেছিলেন, বিশেষ করে ইংল্যান্ডের প্রতিটি কাউন্টি এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ শহরকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য সংসদে প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি করেছিলেন। আভিজাত্য তবে অনেক ব্যারন যারা ডি মন্টফোর্টকে সমর্থন করেছিলেন তারা সন্দেহ করতে শুরু করেছিলেন যে তিনি তার সংস্কার নিয়ে অনেক বেশি এগিয়ে গেছেন। মাত্র পনের মাস পরে, হেনরির ছেলে এডওয়ার্ড, যিনি হেনরির সাথে বন্দী ছিলেন, পালিয়ে যান এবং রাজকীয়দের আবার যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। ১২৬৫ সালে ইভশামের যুদ্ধে ডি মন্টফোর্টকে পরাজিত করা হয়েছিল এবং ডি মন্টফোর্ট এবং তার সমর্থকদের উপর প্রতিশোধ নেওয়া হয়েছিল। হেনরি ১২৩৬ সালে প্রোভেন্সের এলেনরকে বিয়ে করেন এবং তিনি তার অনেক ফরাসি আত্মীয়কে ক্ষমতা ও সম্পদে উন্নীত করেন, যা তার প্রজা এবং ব্যারনদের মধ্যে অজনপ্রিয় ছিল। যখন তার প্রথম সন্তান, প্রিন্স এডওয়ার্ডের জন্ম হয়েছিল, হেনরি লন্ডনবাসীদের কাছে তাকে উদযাপনের জন্য প্রচুর উপহার আনতে দাবি করেছিলেন এবং এমনকি এমন উপহারও ফেরত পাঠিয়েছিলেন যা তাকে খুশি করেনি। এলিয়েনারের সাথে তার অন্তত চারটি সন্তান ছিল। হেনরি ১২৭২ সালে মারা যান এবং তার মৃতদেহ প্রথমে এডওয়ার্ড দ্য কনফেসারের সমাধিতে রাখা হয়। তার শেষ সমাধি বিশ্রামের স্থানটি ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে নির্মিত হয়েছিল। হেনরির পর ইংল্যান্ডের রাজা হন তার ছেলে এডওয়ার্ড। এডওয়ার্ড প্রথম ১২৩৯ সালে ওয়েস্টমিনস্টারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১২৭২ থেকে ১৩০৭ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রাজা ছিলেন। এডওয়ার্ড প্রাথমিকভাবে নিজেকে এডওয়ার্ড চতুর্থ বলে পরিচিত হতে চেয়েছিলেন, একই নামে ইংল্যান্ডের আরও তিন স্যাক্সন রাজা স্বীকৃত ছিলেন। অজানা কারণে তাকে পরিবর্তে এডওয়ার্ড প্রথম বলা হয়েছিল। এটা ছিল নরম্যান বিজয় থেকে ইংরেজ রাজাদের সংখ্যা নির্ধারণের রীতি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে। তার ডাকনামের মধ্যে রয়েছে লংশ্যাঙ্ক কারণ তিনি ছিলেন ৬ ফুট ২ ইঞ্চি লম্বা এবং হ্যামার অফ দ্য স্কটস কারণ তিনি স্কটল্যান্ডকে ইংরেজ আধিপত্যের অধীনে রেখেছিলেন। তার পিতা রাজা হেনরি তৃতীয়ের বিপরীতে, প্রথম এডওয়ার্ড তার সরকারের কাজকর্মে অত্যন্ত আগ্রহ নিয়েছিলেন এবং রাজকীয় অধিকার সংরক্ষণ এবং আইন প্রশাসনের উন্নতির জন্য বেশ কয়েকটি সংস্কার করেছিলেন। এডওয়ার্ড দুইবার বিয়ে করেন। ১২৫৪ সালের অক্টোবরে তার প্রথম বিয়ে হয় ক্যাস্টিলের এলেনোরের সাথে। যিনি ষোলটি সন্তানের জন্ম দেন। ১২৯০ সালে তার মৃত্যু এডওয়ার্ডকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। তার দ্বিতীয় বিয়ে, ১২৯৯ সালের সেপ্টেম্বরে, ফ্রান্সের রাজা ফিলিপ তৃতীয়ের কন্যা ফ্রান্সের মার্গুয়েরাইট (তার ইংরেজি প্রজারা "ফ্রান্সের মুক্তা" নামে পরিচিত)-এর সাথে। তিনি তিনটি সন্তানের জন্ম দেয়। ১২৬৯ সালে পোপের একজন প্রতিনিধি ইংল্যান্ডে আসেন এবং প্রিন্স এডওয়ার্ডের কাছে আবেদন করেন, যেমন তিনি ছিলেন, ফ্রান্সের রাজা লুই নবম-এর সাথে অষ্টম ক্রুসেডে অংশগ্রহণ করার জন্য। ক্রুসেডের অর্থায়নের জন্য, এডওয়ার্ড লুই নবম এবং ইংরেজ ইহুদিদের কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে ধার নিয়েছিলেন, যদিও এডওয়ার্ডের ক্রুসেডিং দলের আকার ছিল বেশ ছোট। লক্ষ্য ছিল খ্রিস্টান দুর্গ একরের মুক্ত করা, কিন্তু লুইকে তিউনিসে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এডওয়ার্ড টিউনিসে পৌঁছানোর সময়, লুই রোগে মারা যান। টিউনিসের বেশিরভাগ ফরাসি বাহিনী স্বদেশে ফিরে আসে, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প সংখ্যক এডওয়ার্ডের সাথে যোগ দেয় যারা নবম ক্রুসেডে একরের দিকে এগিয়ে যায়। সাইপ্রাসে একটি সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতির পর, এডওয়ার্ড তেরোটি জাহাজ নিয়ে একরে পৌঁছান। একরে থাকাকালীন, এডওয়ার্ড মিশরের সুলতান বাইবারসের বিরুদ্ধে একটি জোট গঠনের আশায় মঙ্গোলদের সাথে কূটনীতিতে নিযুক্ত হন, কিন্তু জোটটি ঘটেনি। ১২৭১ সালে সাইপ্রাসের তৃতীয় হিউ নাইটদের একটি দল নিয়ে আসেন। এই নতুন বাহিনী এডওয়ার্ডকে কুকুন শহরে অভিযান চালাতে উৎসাহিত করেছিল। এর পরেই এডওয়ার্ড বাইবার্সের সাথে দশ বছরের শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। প্রায় একই সময়ে, এডওয়ার্ড প্রায় নিহত হন, কিন্তু একটি ধাতব ট্রাইপড দিয়ে তার আক্রমণকারীর বিরুদ্ধে লড়াই করেন। এডওয়ার্ড পবিত্র ভূমি ত্যাগ করেন এবং ১২৭২ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন। রাজা হিসেবে এডওয়ার্ডের প্রথম কৃতিত্বের মধ্যে একটি ছিল ওয়েলস জয় করা। মন্টগোমেরির ১২৬৭ সালের চুক্তির অধীনে, লেওয়েলিন এপি গ্রুফিড ওয়েলশ অঞ্চলগুলিকে দক্ষিণে ইংরেজ মার্চার লর্ডদের জমিতে প্রসারিত করেছিলেন এবং প্রিন্স অফ ওয়েলসের উপাধি লাভ করেছিলেন যদিও তিনি এখনও ইংরেজ রাজাকে অধিপতি হিসাবে শ্রদ্ধা করেছিলেন। এডওয়ার্ড চুক্তিটিকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করেন, যা তার পিতার দ্বারা সমাপ্ত হয়েছিল। ১২৭৪-৭৫ সালে লিওয়েলিন বারবার এডওয়ার্ডের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে অস্বীকার করার পরে, এডওয়ার্ড একটি সেনাবাহিনী গঠন করেন এবং ১২৭৬-৭৭ সালে ওয়েলশ রাজকুমারের বিরুদ্ধে তার প্রথম অভিযান শুরু করেন। এই প্রচারাভিযানের পর লেওয়েলিন এডওয়ার্ডকে শ্রদ্ধা জানাতে বাধ্য হন এবং গোয়েনিড এর সামান্য পরিমাণ বাদে তার বাকি সমস্ত জমি হারিয়ে ফেলেন, যদিও এডওয়ার্ড লিওয়েলিনকে প্রিন্স অফ ওয়েলসের উপাধি রাখার অনুমতি দেন। লেওয়েলিন এর ছোট ভাই, ড্যাফিড আপ গ্রাফিড ১২৮২ সালে আরেকটি বিদ্রোহ শুরু করেন। লিওয়েলিনের কিছু পরেই একটি সংঘর্ষে মৃত্যু হয়, যার পরে এডওয়ার্ড অবশিষ্ট প্রতিরোধকে ধ্বংস করে দেন। তিনি পরের বছরে ড্যাফিডকে বন্দী করেন, নির্মমভাবে নির্যাতন করেন এবং মৃত্যুদন্ড কার্যকর করেন। তার বিজয়কে সুসংহত করার জন্য, এডওয়ার্ড তখন ওয়েলসের উপকূলের চারপাশে বিশাল পাথরের দুর্গ তৈরি করেছিলেন। ১২৮৪ সালে রুডলানের সংবিধির অধীনে ওয়েলস ইংল্যান্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৩০১ সালে এডওয়ার্ড তার বড় ছেলে এডওয়ার্ডকে ওয়েলসের নতুন যুবরাজ হিসেবে নামকরণ করেন। এর পর থেকে, প্রতিটি ইংরেজ রাজার জ্যেষ্ঠ পুত্র একই উপাধি গ্রহণ করে। এডওয়ার্ড তারপরে স্কটল্যান্ডে ফিরে যান এবং ১০ মে ১২৯১-তে, স্কটিশ অভিজাতরা এডওয়ার্ড প্রথম এর কর্তৃত্বকে স্বীকৃতি দেয়। তিনি তার ছেলেকে স্কটল্যান্ডের শিশু রানি মার্গারেটের সাথে বিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন, কিন্তু মার্গারেট মারা গেলে স্কটিশ অভিজাতরা এডওয়ার্ডকে নির্বাচন করতে রাজি হন। সিংহাসনের বিভিন্ন দাবিদারদের থেকে তার উত্তরসূরি এবং তিনি জন ব্যালিওলকে বেছে নিয়েছিলেন। এডওয়ার্ড ১২৯৩ সালে ওয়েস্টমিনস্টারে জন ব্যালিওলকে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ডেকে পাঠান এবং তিনি স্পষ্ট করে দেন যে তিনি ফ্রান্সের বিরুদ্ধে জন এর সামরিক ও আর্থিক সহায়তা আশা করেন। ব্যালিওল এটি গ্রহণ করেননি এবং ফ্রান্সের সাথে একটি চুক্তি করেন এবং ইংল্যান্ড আক্রমণ করার জন্য একটি সেনাবাহিনী প্রস্তুত করেন। এডওয়ার্ড তার সবচেয়ে বড় সৈন্য সংগ্রহ করেছিলেন এবং বারউইককে ধ্বংস করেছিলেন এবং এর বাসিন্দাদের হত্যা করেছিলেন। এরপর তিনি ডানবার এবং এডিনবার্গে যান। দ্য স্টোন অফ ডেসটিনি, যার উপরে স্কটিশ রাজাদের মুকুট পরানো হয়েছিল, তাকে স্কোন প্যালেস থেকে সরিয়ে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, যেখানে এটি ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ছিল। ব্যালিওল স্কটিশ মুকুটটি ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং লন্ডনের টাওয়ারে যাওয়ার আগে তিন বছরের জন্য বন্দী ছিলেন। ফ্রান্সে এস্টেট। স্কটল্যান্ডের সমস্ত ফ্রিহোল্ডারকে এডওয়ার্ডের প্রতি শ্রদ্ধার শপথ নিতে হয়েছিল এবং তিনি ইংরেজ ভাইসরয়ের মাধ্যমে স্কটল্যান্ডকে একটি প্রদেশের মতো শাসন করেছিলেন। বিরোধিতা শুরু হয়, এবং এডওয়ার্ড অসন্তোষের কেন্দ্রবিন্দু উইলিয়াম ওয়ালেসকে ১৩০৫ সালে মৃত্যুদন্ড দেন। যদিও এডওয়ার্ড কখনোই সমস্ত স্কটল্যান্ড জয় করতে সক্ষম হননি। এডওয়ার্ড ১৩০৭ সালে স্কটিশ সীমান্তে কাম্বারল্যান্ডের বার্গ-বাই-স্যান্ডসে মারা যান, যখন রবার্ট দ্য ব্রুসের নেতৃত্বে স্কটদের বিরুদ্ধে আরেকটি অভিযান চালানোর পথে। তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে, এডওয়ার্ডকে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে সমাহিত করা হয়। তার পুত্র এডওয়ার্ড দ্বিতীয়, রাজা হন। এডওয়ার্ড দ্বিতীয় ১২৮৪ সালে ২৫ এপ্রিল তারিখে ক্যারনারফন ক্যাসেলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, রাজা প্রথম এডওয়ার্ডের চতুর্থ পুত্র হাসাবে তার প্রথম স্ত্রী, ক্যাস্টিলের এলেনর কোলে, কিন্তু তিনি সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হন যখন তার বয়স মাত্র কয়েক মাস, যখন তার বড় ভাই আলফোনসো মারা যান। দ্বিতীয় এডওয়ার্ড ছিলেন প্রথম ইংরেজ রাজপুত্র যিনি প্রিন্স অফ ওয়েলস উপাধি লাভ করেন। একটি গল্প আছে যে তার বাবা ওয়েলশকে একজন স্থানীয় রাজপুত্রের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যিনি ইংরেজি ভাষী হবেন না এবং দ্বিতীয় এডওয়ার্ডকে এরকম এক শিশু হিসাবে উপস্থাপন করেছিলেন। যাইহোক, এটি সত্য নয়, গল্পটি ষোড়শ শতকের ওয়েলশ কারসাজি থেকে এসেছে। এডওয়ার্ড ১৩০৭ সাল থেকে ইংল্যান্ডের রাজা ছিলেন। নতুন রাজা প্রশাসনিক ভাবে তার পিতার মতোই প্রভাবশালী ছিলেন। তার অবশ্য জবরদখল করা মানসিকতা সম্পন্ন এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী ছিলেন না। তার প্রধান আগ্রহ ছিল বিনোদন, যদিও তিনি অ্যাথলেটিক্স এবং যান্ত্রিক কারুশিল্পের অনুশীলনে আনন্দ পেতেন। ১৩২৭ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি ইংরেজ আভিজাত্যকে বিচ্ছিন্ন করার পরে ক্ষমতাচ্যুত হন। পরের। জনশ্রুতি অনুযায়ী অত্যন্ত নৃশংসভাবে সেপ্টেম্বরে তিনি মারা যান। রাজপুত্র হিসেবে, এডওয়ার্ড স্কটদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন, কিন্তু "তার বাবার সমস্ত প্রচেষ্টা তার বাড়াবাড়ি এবং অসারতার অভ্যাস অর্জনে বাধা দিতে পারেনি যা তিনি সারা জীবন ধরে রেখেছিলেন"। এডওয়ার্ড তার ছেলের সমস্যাগুলি পিয়ার্স গেভেস্টনের কাছে রেখেছিলেন। গ্যাসকনির একজন নাইটকে কেউ কেউ রাজকুমারের প্রেমিক বলে মনে করেন। তৎকালীন প্রিন্স এডওয়ার্ড তাকে রাজকীয়তার জন্য সংরক্ষিত একটি খেতাব দেওয়ার পর রাজা প্রথম এডওয়ার্ড গ্যাভেস্টনকে নির্বাসিত করেছিলেন। যখন প্রথম এডওয়ার্ড মারা যান, এবং এডওয়ার্ড দ্বিতীয় রাজা হন, তখন তার প্রথম কাজ ছিল গ্যাভেস্টনকে প্রত্যাহার করা এবং স্কটস অভিযান পরিত্যাগ করা যার উপর তার পিতা তার কঠোরতম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। এডওয়ার্ডের রাজত্বের প্রথম দিকে এডওয়ার্ড ফ্রান্সে গেলে গ্যাভেস্টনকে রাজ প্রতিনিধি করা হয়। ১৩০৮ সালের জানুয়ারিতে, এডওয়ার্ড ফ্রান্সের রাজা ফিলিপ চতুর্থের কন্যা ফ্রান্সের ইসাবেলাকে বিয়ে করেন। এডওয়ার্ড এবং তার স্ত্রীর সন্তান থাকলেও ইসাবেলা তার স্বামীর দ্বারা অবহেলিত ছিলেন। তাদের দুই ছেলে এডওয়ার্ড ও জন এবং দুই মেয়ে ছিল। এডওয়ার্ডের অন্তত একটি অবৈধ পুত্র ছিল। যাইহোক, এডওয়ার্ড তার বেশিরভাগ সময় অতিবাহিত করেছিলেন কয়েকজন বন্ধুর সাথে যার সাথে তিনি ক্ষমতা ভাগ করেছিলেন এবং অভিজাতদের ক্ষমতা সীমিত করতে চেয়েছিলেন। তাকে তার পছন্দের পুরুষদের সাথে এবং বিশেষ করে পিয়ার্স গেভেস্টনকে পছন্দ করতে দেখায় গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে এডওয়ার্ড নাকি সমকামী। গ্যাভেস্টন রাজার ভাইঝি মার্গারেট অফ গ্লুচেস্টারকে বিয়ে করেছিলেন এবং কর্নওয়ালের পুরাতন পদ লাভ করেছিলেন। ব্যারনরা গেভেস্টনকে ঘৃণা করতে শুরু করেছিল এবং দুবার তাকে নির্বাসনের জন্য জোর দিয়েছিল এবং এডওয়ার্ড দুবার তার বন্ধুকে এই সিদ্ধান্ত থেকে বাঁচান। ফলস্বরূপ, রাজার খুড়তুতো ভাই টমাস, আর্ল অফ ল্যাঙ্কাস্টারের নেতৃত্বে ব্যারনরা রাজা এবং গেভেস্টনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামেন। ১৩১২ সালে গেভেস্টনকে হত্যা করা হয়। এডওয়ার্ড এর পরবর্তী কার্যকলাপ প্রতিরোধ করার মতো শক্তিশালী ছিলেন না এবং তিনি একুশ জন প্রভুর নির্দেশকদের একটি বরোনিয়াল কমিটির শাসনের অধীনে দেশের আইন ব্যবস্থা ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এডওয়ার্ড এবং "নির্দেশকদের" মধ্যে ঝগড়ার সময় রবার্ট দ্য ব্রুস স্কটল্যান্ড পুনরায় জয় করছিলেন। তার অগ্রগতি এতটাই দুর্দান্ত ছিল যে তিনি স্টার্লিং ছাড়াও সমস্ত দুর্গ অবরোধ করে দখল করতে সক্ষম হয়েছিলেন। স্টার্লিংকে হারানোর বিপদ এডওয়ার্ড এবং ব্যারনদের তাদের হারানো জায়গা তৈরি করার প্রচেষ্টায় লজ্জিত করেছিল। ১৩১৪ সালের জুন মাসে এডওয়ার্ড স্টার্লিংকে মুক্ত করার জন্য স্কটল্যান্ডে একটি বিশাল সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেন। ২৪ জুন, তার সেনাবাহিনী ব্যানকবার্নের যুদ্ধে ব্রুসের কাছে ব্যাপকভাবে পরাজিত হয়। ব্রুস এখন স্কটস রাজা হিসেবে তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত ছিলেন এবং ইংল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় কাউন্টিগুলোকে ধ্বংস করে এডওয়ার্ড প্রথমের কর্মের প্রতিশোধ নেন। দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের পরাজয় তাকে তার ব্যারনদের উপর আগের চেয়ে বেশি নির্ভরশীল হয়ে ওঠেন, কিন্তু তারা নিজেদের মধ্যে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। অবশেষে ব্যারনদের একটি দল অন্যান্য ব্যারনদের ঘৃণা করা শুরু করায় সমর্থক ব্যারনরা এডওয়ার্ডের জন্য আরও ক্ষমতা সমর্থন করেছিলেন ফলে ১৩১৮ সালের পরে তিনি আরও বেশি কর্তৃত্ব লাভ করেতে সক্ষম হন। এডওয়ার্ড এরপর উইনচেস্টারের প্রথম আর্ল হিউ লে ডেসপেনসারের একজন দক্ষ উপদেষ্টা খুঁজে পেয়েছেন, যিনি ছিলেন দুর্দান্ত অভিজ্ঞতার একজন ব্যারন। তার ছেলে, ছোট ডেসপেনসার হিউ, এডওয়ার্ডের একজন ব্যক্তিগত বন্ধু এবং প্রিয় হয়ে ওঠেন এবং কার্যকরভাবে গেভেস্টনকে প্রতিস্থাপন করেন। ব্যারনরা ডেসপেন্সারদেরকে ততটাই ঘৃণা করত যতটা গ্যাভেস্টনের মতো এবং এডওয়ার্ড তাদের যে সুযোগ-সুবিধাগুলি দিয়েছিল তাতে বিরক্ত ছিল। ১৩২১ সালে, ব্যারনরা পার্লামেন্টে মিলিত হন এবং হিউ লে ডেসপেনসার এবং তার ছেলেকে নির্বাসিত করেন। এটি এডওয়ার্ডকে তার পরবর্তী রূঢ় পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করে। ১৩২২ সালে তিনি ডেসপেন্সারদের নির্বাসন প্রত্যাহার করেছিলেন এবং তাদের পক্ষে ব্যারনদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন, যএ যুদ্ধ তিনি জয় করেছিলেন। পরবর্তী পাঁচ বছর ধরে ডেসপেন্সাররা ইংল্যান্ড শাসন করেন। তারা নিয়ম প্রতিষ্ঠা করেছিল যে হাউস অফ কমন্স সম্মত না হলে কোনও আইন বৈধ হবে না এবং এটি দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের রাজত্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত ছিল। কিন্তু ডেসপেন্সারদের শাসন শীঘ্রই দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। ফ্রান্সের রাজা চতুর্থ চার্লস ইসাবেলার ভাই অ্যাকুইটাইনে ইংরেজদের দ্বারা একটি দুর্গযুক্ত শহর তৈরি করা নিয়ে এডওয়ার্ডের রানি ইসাবেলার সাথে ডেসপেনসারদের বিরোধ করেছিল। ডিসপেন্সাররা রাণীর সম্পত্তি কেড়ে নেয়। রানি ইসাবেলা ১৩২৫ সাল পর্যন্ত নীরব ছিলেন। তিনি বিরোধের সমাধানের জন্য ফ্রান্সে গিয়েছিলেন। ডেসপেনসার এবং এডওয়ার্ডের প্রতি ইসাবেলার নম্র মনোভাব, তাদের প্রতি তার শত্রুতা সত্ত্বেও, আনুগত্য বলে মনে হতে পারে। যতদিন ডেসপেন্সাররা তার প্রিয় ছিল ততদিন ইসাবেলা তার স্বামীর কাছে ফিরে যেতে অস্বীকার করেছিলেন। ২৪ সেপ্টেম্বর ১৩২৬ সালে ইসাবেলা, রজার মর্টিমার, মার্চের প্রথম আর্ল এবং তার ছেলে এডওয়ার্ডের সাথে এসেক্সে একটি বড় সেনাবাহিনী অবতরণ করেন। তিনি ডেসপেন্সারদের বহিষ্কার করতে চেয়েছিলেন। এডওয়ার্ডের অনুগামীরা তাকে পরিত্যাগ করে এবং ২ অক্টোবর তিনি লন্ডন থেকে পালিয়ে যান এবং গ্ল্যামারগানের ছোট ডেসপেনসার এস্টেটে আশ্রয় নেন। ইসাবেলা যখন লন্ডনে প্রবেশ করেন, তখন তার সপক্ষে একটি সহিংস বিপ্লব ঘটে এবং কয়েক সপ্তাহের নৈরাজ্য ঘটে। ইসাবেলার সেনাবাহিনী এডওয়ার্ড এবং ডেসপেনসারকে অনুসরণ করে এবং ১৬ নভেম্বর এডওয়ার্ডকে বন্দী করে মনমাউথ এবং তারপর কেনিলওয়ার্থ, ক্যাসেলে নিয়ে যাওয়া হয়। ৩ এপ্রিল, এডওয়ার্ডকে কেনিলওয়ার্থ থেকে সরানো হয় এবং মর্টিমারের দুই নির্ভরশীল ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করা হয়, যারা তাকে গ্লুচেস্টারশায়ারের বার্কলে ক্যাসেলে বন্দী করে। কথিত আছে যে ১৩২৭ সালের অক্টোবরে এডওয়ার্ডের মৃত্যু হয়েছিল যখন একটি লাল-গরম লোহা (আগের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে একটি তামার টুকরা) দিয়ে তার পিছনের দিকে ধাক্কা দেওয়া হয়েছিল, যা একজন সমকামীর জন্য অনুমিতভাবে প্রাপ্য পরিণতি ছিল। এমন কোন প্রমাণ নেই যে এটি ঘটেছে এবং এভাবে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে থাকতে পারে। এডওয়ার্ড তৃতীয় ১৩ নভেম্বর ১৩১২ তারিখে উইন্ডসর ক্যাসেলে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৩২৭ থেকে ১৩৭৭ সালে তার মৃত্যু পর্যন্ত রাজা ছিলেন। তিনি মধ্যযুগীয় সময়ের সবচেয়ে সফল ইংরেজ রাজাদের একজন ছিলেন। এডওয়ার্ডের শাসনকাল স্কটল্যান্ড এবং ফ্রান্সে যুদ্ধের মাধ্যমে ইংরেজ অঞ্চলের সম্প্রসারণ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। তার শাসনামল শতাধিক বছরের যুদ্ধের সূচনা দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল। এডওয়ার্ড তৃতীয় ১৪ বছর বয়সে ২৫ জানুয়ারি ১৩২৭-এ রাজ্যে অভিষিক্ত হন। তিনি যখন শিশু ছিলেন, তখন মর্টিমারের সাথে তার মা রানি ইসাবেলা দেশটি শাসন করেছিলেন। মর্টিমার এবং ইসাবেলা স্কটদের সাথে শান্তি স্থাপন করেছিল, কিন্তু এটি অত্যন্ত অজনপ্রিয় ছিল। ১৩৩০ সালে, কেন্টের আর্ল, দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের ভাইয়ের এডওয়ার্ড দ্বিতীয়কে পুনরুদ্ধার করার ষড়যন্ত্রের জন্য মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছিল, যিনি আর্ল অফ কেন্ট এখনও জীবিত বলে বিশ্বাস করেছিলেন। আর্লের মৃত্যুদন্ড মর্টিমারকে তার শেষ সমর্থন হারায় এবং ১৩৩০ সালে এডওয়ার্ড তৃতীয় উপযুক্ত সময় এলে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে রজার মর্টিমারকে মৃত্যুদণ্ড দেন, যার মধ্যে এডওয়ার্ড দ্বিতীয়র হত্যাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। তৃতীয় এডওয়ার্ড তার মা রানি ইসাবেলাকে রক্ষা করেছিলেন, কিন্তু তাকে জনজীবন থেকে অবসর নিয়েছিলেন। তৃতীয় এডওয়ার্ডের রাজত্ব স্কটল্যান্ডের সাথে অব্যাহত যুদ্ধ দেখেছিল এবং এডওয়ার্ডের প্রথম বড় সামরিক সাফল্য ছিল তার রাজত্বের প্রথম দিকে ১৩৩৩ সালে হ্যালিডন হিলের যুদ্ধে, যেটি তিনি তার হাতের পুতুল, নতুন স্কটিশ রাজা, এডওয়ার্ড ব্যালিওলের সমর্থনে জিতেছিলেন। ১৩২৮ সালে, এডওয়ার্ডের কাকা, ফ্রান্সের রাজা চতুর্থ চার্লস, পুরুষ উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান, যদিও তার এক গর্ভবতী স্ত্রী ছিলেন। এটি এডওয়ার্ডকে ফ্রান্সের রাজা ফিলিপ চতুর্থের জ্যেষ্ঠ জীবিত পুরুষ বংশধর হিসেবে ছেড়ে দেয়, যিনি ছিলেন চার্লস এবং রানি ইসাবেলার পিতা। ফরাসি সিংহাসনে এডওয়ার্ডের দাবির প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন ফরাসি সম্ভ্রান্তরা যারা স্যালিক আইন চালু করেছিলেন, যার অধীনে রাজকীয় উত্তরাধিকার একটি মহিলা লাইনের মধ্য দিয়ে যেতে পারে না। ফরাসী অভিজাতরা তাই বলেছিল যে ফ্রান্সের বৈধ রাজা ছিলেন এডওয়ার্ডের চাচাতো ভাই ফিলিপ, যিনি ফ্রান্সের রাজা ষষ্ঠ ফিলিপ হয়েছিলেন। এডওয়ার্ড ১৩৩৭ সালের জুলাই মাসে পবিত্র রোমান সম্রাট লুই চতুর্থের সাথে মিত্রতা স্থাপন করেন এবং ফিলিপ ষষ্ঠের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। ১৩৪০ সালের ২৬ জানুয়ারি এডওয়ার্ড নিজেকে ফ্রান্সের রাজা ঘোষণা করেন। যে সংঘাত এখন শুরু হয়েছিল তা শেষ পর্যন্ত শত বছরের যুদ্ধ নামে পরিচিতি লাভ করে। প্রকৃতপক্ষে এটি ১৪৫০-এর দশক পর্যন্ত ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলেছিল, যদিও এই সময়টিতে একটানা যুদ্ধ দেখা যায়নি। ১৩৪৬ সালে, এডওয়ার্ড ক্রিসির যুদ্ধে ফরাসিদের পরাজিত করেন, যেটি তার ষোল বছর বয়সী ছেলে এডওয়ার্ড, ব্ল্যাক প্রিন্স দ্বারাও যুদ্ধ করেছিলেন। ব্ল্যাক প্রিন্স ১৩৫৬ সালে পয়েটিয়ার্সের যুদ্ধে ইংল্যান্ডের বিজয়ী সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেন। শত বছরের যুদ্ধের প্রথম পর্বটি ১৩৬০ সালে ব্রেটিগনি চুক্তির মাধ্যমে সমাপ্ত হয়, যা ফ্রান্সে ইংরেজদের প্রভাবের উচ্চতা চিহ্নিত করে এবং তিন মিলিয়ন ক্রাউন (মুদ্রা) মুক্তিপণ প্রদান করে বন্দী ফরাসি রাজার মুক্তি ঘটান, যিনি সেই সময়ের মধ্যে দ্বিতীয় জন ছিলেন। যখন রাজা এবং রাজপুত্র বিদেশে প্রচারণা চালান, তখন সরকার প্রধানত রাজপুত্রের ছোট ভাই জন অফ গান্টের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। উন্নয়নশীল উলের বাণিজ্য থেকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি রাজ্যে নতুন সম্পদ তৈরি করেছিল, কিন্তু বুবোনিক প্লেগ বা ব্ল্যাক ডেথ তার প্রজাদের জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছিল। বাণিজ্যিক কর রাজকীয় রাজস্বের একটি প্রধান উৎস হয়ে ওঠে, যা আগে মূলত জমির কর থেকে ছিল। ইংল্যান্ডের পার্লামেন্ট দুটি কক্ষে বিভক্ত হয়ে যায়। এডওয়ার্ডের রাজত্বের শুরুতে, ফরাসী, যা নরম্যান বিজয়ের সাথে চলে আসে, এখনও ইংরেজ অভিজাতদের ভাষা ছিল, ১৩৬২ সালে ইংরেজীকে আইন আদালতের সরকারি ভাষা করা হয়েছিল। ফ্রান্সে পুনরুত্থিত ফরাসি রাজতন্ত্র এবং ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে, এডওয়ার্ড পার্লামেন্টকে মদ এবং উলের ব্যবসায় কর আরোপ করে তাকে আরও তহবিল মঞ্জুর করতে বলেছিলেন, কিন্তু ১৩৭৪-৭৫ সালে বুবোনিক প্লেগের নতুন প্রাদুর্ভাবের কারণে এটি খারাপভাবে গ্রহণ করা হয়েছিল। ১৩৭৬ সালের "গুড পার্লামেন্ট" এডওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের সমালোচনা করে, এবং তাকে তার রাজস্বের জন্য তার উচ্চাকাঙ্ক্ষা সীমিত করার পরামর্শ দেয়। তৃতীয় এডওয়ার্ড ১৩২৮ সালের ১৩ জানুয়ারি ১৫ বছর বয়সী হ্যানল্টের ফিলিপাকে বিয়ে করেন। এই দম্পতি অবশেষে তেরোটি সন্তানের জন্ম দেন, যার মধ্যে পাঁচটি পুত্র ছিল যারা বেঁচে ছিলেন। তাদের বড় ছেলে এবং এডওয়ার্ডের উত্তরাধিকারী ছিলেন এডওয়ার্ড দ্য ব্ল্যাক প্রিন্স, যিনি ১৩৩০ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এডওয়ার্ড ছিলেন একজন কুখ্যাত নারীবাদী। ১৩৬৯ সালে ফিলিপার মৃত্যুর পর, এডওয়ার্ডের উপপত্নী, অ্যালিস পেরার্স, দুর্নীতির জন্য একটি শব্দ হয়ে ওঠে। এডওয়ার্ড ১৩৮৭ সালে শিন প্যালেসে স্ট্রোকে মারা যান এবং তাকে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে সমাহিত করা হয়। তার পুত্র এডওয়ার্ড ব্ল্যাক প্রিন্স, এক বছর আগেই মারা গিয়েছিলেন, এবং তাই এডওয়ার্ড তৃতীয় তার যুবক নাতি, ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় রিচার্ড, ব্ল্যাক প্রিন্সের পুত্রকে তার পরবর্তী রাজা হিসেবে মনোনীত করেন। রিচার্ড দ্বিতীয় ৬ জানুয়ারি ১৩৬৭ সালে বোর্দোতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন এডওয়ার্ড দ্য ব্ল্যাক প্রিন্সের পুত্র এবং তৃতীয় এডওয়ার্ডের নাতি। তিনি ১৩৭৭ সালে মাত্র দশ বছর বয়সে ইংল্যান্ডের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত করা হয়। তার কাকা জন অফ গান্ট,তার রাজত্বের প্রথম বছর রিচার্ডের পক্ষে শাসন করেছিলেন এবং এটি ছিল ১৩৮১ সালের কৃষকদের বিদ্রোহ যা রিচার্ডকে জনসমক্ষে পরিচিতি দেয়। ওয়াট টাইলার এবং অন্যান্য বিদ্রোহী নেতা এবং তাদের কয়েক হাজার সশস্ত্র অধিকর্তাদের সাথে আলোচনার জন্য রাজা আবেদন‌ করে ব্যক্তিগতভাবে এটি সমাধানের চেষ্টা করেন। যেহেতু রিচার্ড তখন মাত্র ১৪ বছর বয়সী ছিলেন তাই এটি অবশ্যই কিছু সাহসিকতার পরিচয় দেয়। তিনি বিদ্রোহের নেতাদের ক্ষমার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি তার আগের কথায় ফিরে যান এবং শেষ পর্যন্ত রিংলিডারদের গ্রেপ্তার করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। রিচার্ড নিজে এটি ঘটাতে চেয়েছিলেন কিনা বা ইংরেজ অভিজাতদের দ্বারা তাকে তার নিজের বিরুদ্ধে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। যাই হোক, লন্ডনের রাস্তা থেকে বিদ্রোহী বাহিনীকে আবার শায়ারে পাঠানো এবং বিশৃঙ্খলার অবসান ঘটাতে তার কৌশলের কাঙ্ক্ষিত প্রভাব ছিল। যুবক রাজাকে দেখে মনে হল তিনি তার প্রতিশ্রুতি রেখেছেন। যদিও তার বুদ্ধি যৌবনে পরিপক্ক হয়েছিল, তবুও তিনি তাদের মোকাবিলা করতে এবং আপোষ করতে অনিচ্ছুক বা অক্ষম ছিলেন, যা চতুর্দশ শতকের রাজনীতির একটি অপরিহার্য দিক ছিল। এর ফলেই পরবর্তীকালে তার পতন ঘটে। ২২ জানুয়ারি ১৩৮৩-এ তিনি পবিত্র রোমান সম্রাট, চার্লস চতুর্থর কন্যা অ্যান অফ বোহেমিয়াকে বিয়ে করেছিলেন, কিন্তু তাদের কোন সন্তান ছিল না এবং তিনি ১৩৯৪ সালের জুন মাসে মারা যান। ৩১ অক্টোবর ১৩৯৬ সালে তিনি ভ্যালোইসের কন্যা রাজকুমারী ইসাবেলাকে বিয়ে করেন। ফ্রান্সের রাজা ষষ্ঠ চার্লস কিন্তু আবার বিয়ে করলেও নিঃসন্তান থাকেন। রিচার্ড যখন নিজেই সরকারের ব্যবসার দায়িত্ব নিতে শুরু করেন, তখন তিনি প্রতিষ্ঠিত অভিজাতদের অনেককে সরিয়ে দেন এবং পরিবর্তে তিনি তার কাউন্সিলের জন্য শুধুমাত্র তার পছন্দের লোকদের মনোনীত করা শুরু করেন। তিনি যে সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিদের বাদ দিয়েছিলেন তারা এমন একটি দলের প্রধান গঠন করেছিল যারা নিজেদেরকে লর্ডস অ্যাপিল্যান্ট বলে অভিহিত করেছিল। তাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল ফ্রান্সের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া, যা রিচার্ডের শান্তি নীতির বিরুদ্ধে গিয়েছিল। এটি এমন একটি লক্ষ্য ছিল যা তাদের অনেকেই জাতির স্বার্থের চেয়ে ব্যক্তিগত লাভের স্বার্থে অনুসৃত ছিল। ১৩৮৭ সালে ইংলিশ পার্লামেন্ট লর্ডস আপিলেন্টের চাপে রিচার্ডকে তার অজনপ্রিয় কাউন্সিলরদের অপসারণের দাবি জানায়। তিনি প্রত্যাখ্যান করলে, তাকে বলা হয়েছিল যে যেহেতু তিনি এখনও নাবালক তাই তার জায়গায় একটি সরকারী পরিষদ দেশ শাসন করবে। রিচার্ডের লর্ডস আপিলকারীর নেতা আর্ল অফ আরুন্ডেলকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, কিন্তু রিচার্ডের ছোট সেনাবাহিনী অক্সফোর্ডের বাইরে লর্ডস আপিলকারীর বাহিনীর দ্বারা পরাভূত হয়ে এবং রিচার্ডকে লন্ডনের টাওয়ারে বন্দী করা হয়েছিল। রিচার্ডের অজনপ্রিয় কাউন্সিলরদের হয় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হত বা নির্বাসিত করা হত এবং রিচার্ডকে নতুন কাউন্সিলর গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয়েছিল। কার্যকরভাবে রিচার্ডের প্রায় সমস্ত কর্তৃত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছিলেন। পরবর্তী বছরগুলিতে রিচার্ড ব্যারনদের সাথে তার আচরণে আরও সতর্ক হয়ে ওঠেন। ১৩৯০ সালে রিচার্ডের জন্মদিন উদযাপনের জন্য একটি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছিল। রিচার্ডের কাকা জন অফ গন্টের স্পেন থেকে লর্ডস আপিলকারীর নেতৃত্বে ফিরে আসার পর থেকে আদালতে পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল। রিচার্ডের নাইটদের দল, দ্য হার্টস, সবাই অভিন্ন প্রতীক একটি সাদা হার্ট ব্যবহার করতেন, যা রিচার্ড নিজের জন্য বেছে নিয়েছিলেন। রিচার্ড নিজেই খাবারের বিষয়ে খুব শৌখিন ছিলেন, তিনি তার দরবারে চামচ ব্যবহার করার জন্য জোর দিয়েছিলেন এবং রুমাল আবিষ্কার করেছিলেন। তিনি ওয়েস্টমিনস্টার হলে একটি নতুন ছাদ সংস্কার করে সুশোভিত করেছিলেন। তিনি শিল্প, স্থাপত্য ও সাহিত্যের একজন প্রখর ও সংস্কৃতিবান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তার চিন্তা ভাবনা সময়ের আগে চলত এবং অনেকে তাকে তাদে্য প্রাক্তন রাজা দ্বিতীয় এডওয়ার্ড হিসাবে দেখতে শুরু করে, অবশ্য তার সামরিক সজ্জা পরিকল্পনা তেমন ভালো ছিল না। রিচার্ডের যুদ্ধতৃষ্ণা ছিল না। ১৩৮৫ সালে তার স্কটিশ অভিযান সুখকর ছিল না এবং তিনি ১৩৯৬ সালে ফ্রান্সের সাথে ২৮ বছরের যুদ্ধবিরতিতে স্বাক্ষর করেন যা রাজ্যে শান্তি এনে দিলেও রাজভবন এটির ব্যাপক বিরূপ প্রভাব পড়েছিল। যুদ্ধের পরিবর্তে শান্তির প্রতি রিচার্ডের প্রতিশ্রুতি ১৩৯৪ সালে আয়ারল্যান্ডে তার প্রথম অভিযানেও দেখা যায়। অনুপস্থিত ইংরেজ জাতির জমির মালিকদের বিরুদ্ধে আইরিশ বিদ্রোহীরা তাদের অভিযোগের জানায়। আইরিশদের এই দাবির ওপর ভিত্তি করে একটি বুদ্ধিমান নীতি উপস্থাপন করেছিলেন। তার দয়া এবং সম্মানের সাথে আচরণের কারণে বেশ কিছু স্থানীয় আইরিশ যারা বিদ্রোহীদের সাথে যোগ দেননি যাদের তিনি "ওয়াইল্ড আইরিশ" আখ্যি দিয়েছিলেন। সংস্কৃতি এবং শিল্পের প্রতি তার অগ্রগতি ও চিন্তাশীল মনোভাব সত্ত্বেও, রিচার্ড রাজাদের ঐশ্বরিক অধিকার রয়েছে, তিনি যা চান তা করতে পারেন এমন পুরানো আদর্শের প্রতি একটি আবেগপূর্ণ ভক্তি গড়ে তুলেছেন বলে মনে হয়। ১৩৯৭ সালে রিচার্ড একটি অভিজাত চক্রান্তের অজুহাতে লর্ডস আপিলকারী, যারা তার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে রেখেছিলেন, তাদের থেকে নিজেকে মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেন। রিচার্ড আর্ল অফ আরুন্ডেলের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করেছিলেন এবং ওয়ারউইককে নির্বাসিত করা হয়েছিল, যেখন গ্লুসেস্টার বন্দী অবস্থায় মারা যান। অবশেষে তিনি রাজ্যের উপর যারা নিজেদের স্বৈরাচারী কর্তৃত্ব প্রয়োগ করতে সক্ষম সেই সমস্ত লোকদের থেকে পরিত্রাণ পেয়েছিলেন। এভাবেই ঈশ্বরের নির্বাচিত রাজপুত্র হওয়ার তার নিজের যে ধারণাটি ছিল পূরণ হয়। যেহেতু রিচার্ড তখনও নিঃসন্তান ছিলেন, ১৩৯৮ সালে তার মৃত্যুর পর, সিংহাসনের উত্তরাধিকারী ছিলেন রজার মর্টিমার ও মার্চের আর্ল, তার সাত বছর বয়সী ছেলে এডমন্ড। রিচার্ড, গান্টের ছেলে এবং উত্তরাধিকারী হেনরি বোলিংব্রোকের চেয়েও আরও বেশি উদ্বিগ্ন ছিলেন, যাকে তিনি ১৩৯৯ সালে দশ বছরের জন্য নির্বাসিত করেছিলেন। গন্টের মৃত্যুর পর, রিচার্ড বোলিংব্রোকের জমিগুলি দখল করেন এবং সেগুলি তার নিজের অনুসারীদের দিয়ে দেন। এই সময়ে রিচার্ড আয়ারল্যান্ডে একটি প্রচারণার জন্য রওনা হন, যা বলিংব্রোককে ফ্রান্সের রাজার দেওয়া সেনাবাহিনী নিয়ে ইয়র্কশায়ারে অবতরণ করতে সুবিধা করে দেয়। রিচার্ডের স্বৈরাচারী পদ্ধতিগুলি অনেক উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের চিন্তিত করেছিল এবং অধিক অজনপ্রিয় করেছিল। ফলে বলিংব্রোককে শীঘ্রই দক্ষিণ এবং পূর্ব ইংল্যান্ডের বেশিরভাগ অংশে নিয়ন্ত্রণ পেতে শুরু করেন। বোলিংব্রোক মূলত তার উত্তরাধিকার এবং লর্ডস আপিলেন্টের প্রত্যাবর্তন চেয়েছিলেন, কিন্তু রিচার্ড এ‌ডমন্ডকে তার উত্তরসূরি হিসেবে রেখেছিলেন। রিচার্ড অবশেষে ওয়েলসের মূল ভূখণ্ডে ফিরে আসার সময়, ইংল্যান্ডে অসন্তোষের জনজোয়ার বাধা পান। রাজার অনুপস্থিতিতে সাধারণ জনগণের কাছে তুলনামূলক অধিক পছন্দের মুখ বলিংব্রোক সিংহাসন নিজের হাতে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। রিচার্ডকে ওয়েলসের কনওয়ে দুর্গে বন্দী করা হয় এবং লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে জনতা তাকে আবর্জনা ছুঁড়ে তিরস্কার করে। তাকে লন্ডনের টাওয়ারে আটকে রাখা হয় এবং পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। তাকে তারই অনুরোধে সংসদের সামনে আনা হয়েছিল, যেখানে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে তার গদি ছেড়ে দেন। তার বিরুদ্ধে তেত্রিশটি সরকারী অভিযোগ আনা হয়েছিল, কিন্তু তাকে সেগুলির উত্তর দিতে দেওয়া হয়নি। এরপর পার্লামেন্ট হেনরি বোলিংব্রোককে নতুন রাজা হিসেবে গ্রহণ করে। রিচার্ডকে পন্টেফ্র্যাক্ট ক্যাসেলে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল, এবং সম্ভবত ১৪০০ সালে সেখানে তাকে হত্যা করা হয়েছিল। রিচার্ডের মৃতদেহটি পুরানো সেন্ট পলস ক্যাথেড্রালে প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছিল যাতে নিশ্চিত হওয়া যায় যে তিনি সত্যিই মারা গেছেন এবং তারপরে তাকে কিংস ল্যাংলি চার্চে সমাহিত করা হয়। তার কফিনটি খারাপভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল এবং অসম্মান প্রদর্শনকারী দর্শকদের পক্ষে কফিনের কয়েকটি খোলা অংশের দ্বারা কফিনের ভেতরে হাত রাখা এবং ভিতরে যা ছিল তাতে হস্তক্ষেপ করা সহজ ছিল। কথিত আছে যে একজন স্কুলছাত্র রিচার্ডের চোয়ালের হাড় নিয়ে চলে গিয়েছিল। এই সব সত্ত্বেও, গুজব রয়েছে যে রিচার্ড তখনও জীবিত ছিলেন ও রাজা হেনরির শাসনামলে ভালভাবে জীবন অতিবাহিত করছিলেন। রাজা হেনরি ১৪১৩ সালে অনেক অনুষ্ঠানের সাথে রিচার্ডের মৃতদেহকে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে শেষ কবরে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ==এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর (১০৪২ ১০৬৬ এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০০৪ সাল নাগাদ অক্সফোর্ডশায়ারের ইসলিপে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন ইংল্যান্ডের শেষ অ্যাংলো-স্যাক্সন রাজা এবং হাউস অফ ওয়েসেক্সের শেষ রাজা, তিনি ১০৪২ থেকে শুরু করে ১০৬৬ সালে তার মৃত্যু পর্যন্ত শাসন করেছিলেন। তার রাজত্বকালে ইংল্যান্ডে রাজকীয় ক্ষমতা ক্রমাগত বিচ্ছিন্ন হতে শুরু করেছিল, ক্রমাগত সমস্ত ক্ষমতা আঞ্চলিক আর্লদের হাতে চলে যাচ্ছিল। এডওয়ার্ড এবং তার ভাইদের নিয়ে তাঁদের মা এম্মা নরম্যান্ডিতে চলে গিয়েছিলেন। এম্মা ছিলেন নরম্যান্ডির ডিউক দ্বিতীয় রিচার্ডের বোন। তারা ১০১৩ সালে দিনেমারদের হাতে ইংল্যান্ডের আক্রমণ থেকে বাঁচতে নরম্যান্ডি চলে গিয়েছিলেন। প্রায় পঁচিশ বছরের মত সেখানে নির্বাসনে থেকে, এডওয়ার্ড একটি তীব্র ব্যক্তিগত ধর্মানুরাগ গড়ে তুলেছিলেন এবং নরম্যান্ডি ও সেখানকার নেতাদের সাথে তার ঘনিষ্ঠতা গড়ে উঠেছিল। এটি পরবর্তীকালে তার শাসনকে অনেকাংশে প্রভাবিত করেছিল। ১০৩৬ সালে তিনি নিজের ভাই আলফ্রেডের সাথে ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন, হ্যারল্ড হেয়ারফুটকে রাজত্ব থেকে স্থানচ্যুত করার চেষ্টায়। কিন্তু এটি ব্যর্থ হয় এবং আলফ্রেড ধরা পড়েন। আর্ল গডউইন একটি লাল গরম শিক দিয়ে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করেন। ভাগ্যক্রমে, এডওয়ার্ড নরম্যান্ডিতে পালিয়ে যেতে পেরেছিলেন। ১০৪১ সালে অ্যাংলো-স্যাক্সন লে সমাজ এবং গির্জার আভিজাতরা তাঁকে আমন্ত্রণ জানান হার্থাকানুটের সঙ্গে সহ-শাসক হওয়ার জন্য। ১০৪২ সালের জুন মাসে যখন হার্থাকানুট মারা যান, এডওয়ার্ড এককভাবে সিংহাসনে আরোহণ করেন। ১০৪৩ সালের ৩রা এপ্রিল উইনচেস্টারের প্রধান গির্জায় তাঁকে মুকুট পরানো হয়েছিল। এডওয়ার্ডের রাজত্বকালে শান্তি ও সমৃদ্ধি ছিল, কিন্তু কার্যকরভাবে শাসন করার জন্য এডওয়ার্ডকে তিনজন শক্তিশালী অভিজাতের সাথে চুক্তি করতে হয়েছিল। এর মধ্যে প্রথম ছিলেন ওয়েসেক্সের আর্ল গডউইন, যিনি দৃঢ়ভাবে ওয়েসেক্সকে নিয়ন্ত্রণে করতেন। এই অঞ্চল আগে অ্যাংলো-স্যাক্সন রাজতন্ত্রের কেন্দ্রস্থল ছিল। এছাড়া ছিলেন মার্সিয়ার আর্ল লিওফ্রিক। উত্তর অংশে ছিলেন নর্দামব্রিয়ার আর্ল সিওয়ার্ড। এডওয়ার্ড নরম্যানদের পছন্দ করতেন, কিন্তু এই হতাশ স্যাক্সন এবং ডেনিশ অভিজাতরা, উভয়েই গডউইনের নেতৃত্বে নরম্যান বিরোধী মতামত জাগিয়ে তুলেছিলেন। গডউইন ১০৪৫ সালে রাজার শ্বশুর হয়েছিলেন। যখন এডওয়ার্ড গডউইনের পছন্দের পরিবর্তে নিজের পছন্দ মত লন্ডনের তৎকালীন বিশপ, নরম্যান রবার্ট জুমিজেসকে ক্যান্টারবারির আর্চবিশপ হিসাবে নিযুক্ত করেন, তখন এই সম্পর্কে ভাঙন ধরতে শুরু করে। এডওয়ার্ডের আত্মীয়, বোলোনের কাউন্ট ইউস্টেস এবং শহরবাসীর মধ্যে ডোভারে একটি রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা হয়েছিল। গডউইন এই দাঙ্গার অপরাধে শহরের লোকদের শাস্তি দিতে অস্বীকার করার পরে, লিওফ্রিক এবং সিওয়ার্ড রাজা এডওয়ার্ডকে সমর্থন করেছিলেন এবং গডউইন ও তার পরিবারকে ১০৫১ সালের সেপ্টেম্বরে নির্বাসিত করা হয়েছিল। এডওয়ার্ডের রানি, এডগিথ, যিনি গডউইনের কন্যাও ছিলেন, তাঁকে হেরওয়েলে নারীদের জন্য তৈরি একটি মঠে পাঠানো হয়েছিল। গডউইন এক বছর পরে একটি সেনাবাহিনী নিয়ে ফিরে আসেন, এবং রাজাকে বাধ্য করেন তার উপাধি ফিরিয়ে দিতে এবং রাজার নরম্যান উপদেষ্টাদের বিদায় করতে। গডউইন ১০৫৩ সালে মারা যান এবং একজন নরম্যান, রাল্ফ দ্য টিমিডকে হেয়ারফোর্ডশায়ার দেওয়া হয় কিন্তু তার পুত্র হ্যারল্ড গডউইনদের জন্য আরও বৃহত্তর অঞ্চল জয় করেন এবং পরে এডওয়ার্ডের উত্তরাধিকারী হন। এডওয়ার্ড ১০৪৫ সালের ২৩শে জানুয়ারী গডউইনের কন্যা, ওয়েসেক্সের এডিথকে বিবাহ করেছিলেন। তাঁদের কোন সন্তান ছিল না। তার নিকটতম উত্তরাধিকারী ছিলেন তার একজন ভাগ্নে, তারও নাম ছিল এডওয়ার্ড। তিনি ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বটে কিন্তু নিজের জীবনের বেশিরভাগ সময় তিনি কাটিয়েছিলেন হাঙ্গেরিতে। তিনি ১০৫৬ সালে নির্বাসন থেকে ফিরে আসেন এবং পরের বছর ফেব্রুয়ারিতে মারা যান। তাই এডওয়ার্ড তার ভাগ্নের ছেলে এডগার অ্যাথেলিংকে নিজের উত্তরাধিকারী করেছিলেন, কিন্তু অভিজাতদের মধ্যে এডগারের অনুসারী খুব বেশি ছিল না এবং এর ফলে হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করা হয়। এডওয়ার্ড ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে মারা যান। পরবর্তী প্ল্যান্টজেনেট রাজাদের অধীনে মধ্যযুগীয় সময়ে তার চারপাশে যে ধর্মানুষ্ঠান বেড়ে উঠেছিল, ইংরেজি ইতিহাসে তার একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব পড়েছিল। এডওয়ার্ড ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সেখানে ১০৪৫ থেকে ১০৫০ সালের মধ্যে তাঁকে সমহিত করা হয়েছিল, এবং ১০৬৫ সালের ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে সেটি পবিত্র করা হয়েছিল। ১১৫৪ সালে দ্বিতীয় হেনরি যখন রাজা হলেন, তিনি স্যাক্সন এবং নর্মান রাজকীয় বংশকে একত্রিত করেছিলেন। রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসরের বৈধতা জোরদার করতে, তার ধর্মকে প্রচার করা হয়েছিল। ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেকে নতুনভাবে নকশা করা হয়েছিল এবং সেখানে এডওয়ার্ডের উপাসনা গৃহ তৈরি করা হয়েছিল। এটি আজও সেখানে রয়েছে। অনেক তদবিরের পরে, ১১৬১ সালে পোপ আলেকজান্ডার তৃতীয় এডওয়ার্ডকে একজন সন্তের মর্যাদা দিয়েছিলেন। যে সময়ে এডওয়ার্ডকে সন্ত বানানো হয়েছিল, সেই সময় দুই ধরনের সন্ত হতেন: শহীদ এবং স্বীকারকারী (কনফেসর)। শহীদরা ছিলেন প্রভুর সেবা করতে গিয়ে মারা যাওয়া মানুষ, এবং কনফেসররা হতেন এমন মানুষ যাঁদের স্বাভাবিকভাবে মৃত্যু হত। যেহেতু এডওয়ার্ডের একটি স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছিল, তাই তাঁকে এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর বলা হয়। রোমান ক্যাথলিক চার্চ এরপর এডওয়ার্ড দ্য কনফেসরকে রাজাদের সমস্যা সঙ্কুল বিবাহ এবং বিচ্ছিন্ন স্বামী স্ত্রীদের পৃষ্ঠপোষক সন্ত হিসাবে বিবেচনা করে। দ্বিতীয় হেনরির রাজত্ব কালের পর, ১৩৪৮ সাল পর্যন্ত এডওয়ার্ডকে ইংল্যান্ডের পৃষ্ঠপোষক সাধু হিসাবে বিবেচনা করা হত। এর পরে এই ভূমিকায় নির্বাচিতত হন সেন্ট জর্জ। তিনি রাজপরিবারের পৃষ্ঠপোষক সন্ত হিসেবে রয়ে গেছেন। হ্যারল্ড গডউইনসন বা ইংল্যাণ্ডের দ্বিতীয় হ্যারল্ড ১০২২ সাল নাগাদ ওয়েসেক্সে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ১০৬৬ সালের ৫ই জানুয়ারি থেকে ১৪ই অক্টোবর পর্যন্ত শাসন করেছিলেন, এর পরে তিনি হেস্টিংসের যুদ্ধে নিহত হন। হ্যারল্ডের পিতা ছিলেন গডউইন, যিনি ছিলেন ওয়েসেক্সের শক্তিশালী আর্ল। গডউইন দুবার বিবাহ করেছিলেন এবং এটি ছিল তার দ্বিতীয় বিয়ে। এই বিবাহের ফলে হ্যারল্ড, টোস্টিগ এবং এডিথের জন্ম হয়েছিল। ১০৪৫ সালে হ্যারল্ডকে পূর্ব অ্যাঙ্গলিয়ার আর্ল করা হয়েছিল, এবং তারপর ১০৫১ সালে তিনি তার পিতা গডউইনের সাথে নির্বাসনে যান। এক বছর পর তিনি গডউইনকে তার জমিদারি ফিরে পেতে সাহায্য করেন। যখন গডউইন ১০৫৩ সালে মারা যান, হ্যারল্ড উত্তরাধিকারসূত্রে ওয়েসেক্সের আর্ল হয়েছিলেন। আর্লের স্থলাভিষিক্ত হয়ে, তিনি রাজার পর ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় শক্তিশালী ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছিলেন। ১০৫৮ সালে হ্যারল্ড হেয়ারফোর্ডেরও আর্ল হন, এবং তিনি এডওয়ার্ড দ্য কনফেসরের পুনরুদ্ধারকৃত স্যাক্সন রাজতন্ত্রের অধীনে ইংল্যান্ডে ক্রমবর্ধমান নরম্যান প্রভাবের বিরোধিতার কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে তার প্রয়াত পিতার স্থলাভিষিক্ত হন। তারপর ১০৬২ এবং ১০৬৩ সালে হ্যারল্ড সাফল্যের সাথে গুইনেডের শাসক গ্রুফিড এপি লিওয়েলিনের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযান পরিচালনা করেছিলেন। গ্রুফিড সমগ্র ওয়েলস জয় করেছিলেন। ১০৬৪ সাল নাগাদ, হ্যারল্ড অ্যালডিথকে বিবাহ করেন। অ্যালডিথ ছিলেন মার্সিয়ার আর্লের কন্যা এবং গ্রুফিড এপি লিওয়েলিনের বিধবা স্ত্রী। তাঁদের দুটি পুত্র হয়ে ছিল, যাদের নাম হ্যারল্ড এবং আলফ। হ্যারল্ড এবং তার উপপত্নী এডজিথের বেশ কিছু অবৈধ সন্তান ছিল। ১০৬৪ সালে, নরম্যান্ডিতে হ্যারল্ডের জাহাজডুবি হয়েছিল এবং তাঁকে ডিউক উইলিয়ামের রাজসভায় স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। উইলিয়াম নিজেকে নিঃসন্তান এডওয়ার্ড দ্য কনফেসারের উত্তরসূরি বলে মনে করেছিলেন, এবং ইংল্যান্ডের ভবিষ্যত রাজা হিসেবে উইলিয়ামকে সমর্থন করার জন্য হ্যারল্ডকে শপথ নিতে বাধ্য করেন। ১০৬৫ সালে হ্যারল্ড তার ভাই টোস্টিগ কর্তৃক আরোপিত করের বিরুদ্ধে নর্দামব্রিয়ান বিদ্রোহকে সমর্থন করেন এবং তার স্থলাভিষিক্ত হন নর্থামব্রিয়ার আর্ল মরকার। এডওয়ার্ডের উত্তরসূরি হিসেবে এটি তার গ্রহণযোগ্যতাকে শক্তিশালী করে তুলেছিল, কিন্তু তার নিজের পরিবারকে বিভক্ত করে দিয়েছিল। টোস্টিগ নরওয়ের রাজা হারাল্ড হার্দ্রাদার সাথে জোট বাঁধেন। ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে, এডওয়ার্ডের মৃত্যুর পর, হ্যারল্ডকে উইটেনগেমোট রাজা ঘোষণা করেছিলেন। অ্যাংলো-স্যাক্সন আইনের অধীনে উইটেনগেমোট রাজত্ব প্রকাশের চূড়ান্ত কর্তৃত্বের অধিকারী ছিলেন। রাজা হিসেবে হ্যারল্ডের অবস্থান ছিল অনেক বিতর্কিত। তার রাজত্ব প্রথমে নরওয়ের হারাল্ড হার্দ্রাদা এবং তারপরে নরম্যান্ডির ডিউক উইলিয়াম দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিল। হ্যারল্ড তার ভাই টোস্টিগকে রাজ্যের এক তৃতীয়াংশ দিতে চেয়েছিলেন। টোস্টিগ তাঁকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন হ্যারল্ড নরওয়ের রাজাকে কি দেবেন। হ্যারল্ডের প্রত্যুত্তর ছিল, হান্টিংডনের হেনরির মতে ছয় ফুট জমি বা তার যতটুকু বেশি প্রয়োজন ততটাই, যেহেতু তিনি বেশিরভাগ পুরুষের চেয়ে লম্বা । ১০৬৬ সালের সেপ্টেম্বরে বর্তমানের যে ইয়র্কশায়ার অঞ্চল, সেই অঞ্চল আক্রমণ করে, ২০শে সেপ্টেম্বর, ইয়র্কের কাছে ফুলফোর্ডের যুদ্ধে, হারাল্ড হার্দ্রাদা এবং টোস্টিগ ইংরেজ আর্লদ্বয় মার্সিয়ার এডউইন এবং নর্থামব্রিয়ার মরকারকে পরাজিত করেছিলেন। কিন্তু পাঁচ দিন পর স্ট্যামফোর্ড ব্রিজের যুদ্ধে হ্যারল্ডের সেনাবাহিনীর কাছে তারা পরাজিত ও নিহত হন। হ্যারল্ড এরপর তার সেনাবাহিনীকে নিয়ে ২৪০ মাইল পদযাত্রা করেন উইলিয়ামের মুখোমুখি হওয়ার জন্য, উইলিয়াম ২৮শে সেপ্টেম্বর সাসেক্সে প্রায় ৭,০০০ সৈন্যকে নামিয়ে ছিলেন। হ্যারল্ড হেস্টিংসের কাছে তার বাহিনী নিয়ে অবস্থান করেন, এবং ১৪ই অক্টোবর বর্তমান শহরের কাছে হেস্টিংসের যুদ্ধে দুই সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। হ্যারল্ড নিহত হন এবং তার বাহিনী পরাজিত হয়। প্রথা অনুযায়ী, হ্যারল্ডের চোখে তীর মেরে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল, কিন্তু বায়ো টেপেস্ট্রিতে চিত্রিত যে মৃতকে এইভাবে দেখানো হয়েছে তার পরিচয় জানা যায়নি। প্রকৃতপক্ষে, তিনি এই পদ্ধতিতে মারা গিয়েছিলেন, নাকি তরবারির আঘাতে নিহত হয়েছিলেন, তা অজানা। এডগার অ্যাথেলিং ১০৫১ সালের কাছাকাছি হাঙ্গেরিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি এডগার দ্য আউট ল নামেও পরিচিত ছিলেন। অ্যাংলো-স্যাক্সন নামের অ্যাথেলিং এর অর্থ উচ্চ রক্তের মানুষ, প্রধান, রাজপুত্র এবং এই নামটি রাজার পুত্রদের বোঝাতে ব্যবহৃত হত। এডগার ছিলেন এডওয়ার্ড দ্য এক্সাইলের একমাত্র পুত্র, ইংরেজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী এবং রাজা দ্বিতীয় এডমন্ড আয়রনসাইডের নাতি। ১০৫৭ সালে এডগারের পিতার মৃত্যুর পর, এডগারকে রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর দ্বারা স্পষ্টভাবে উত্তরাধিকারী হিসাবে মনোনীত করা হয়েছিল। এডগার তার বোন মার্গারেট এবং ক্রিস্টিনার সাথে একসাথে এডওয়ার্ডের দরবারে প্রতিপালিত হয়েছিলেন। কিন্তু, ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে রাজার মৃত্যুর সময় তিনি খুব ছোট ছিলেন, এত ছোট যে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করা তার পক্ষে সম্ভব ছিলনা। সেজন্য হ্যারল্ডের মৃত্যুর পর রাজা হিসেবে তার নির্বাচন আক্রমণকারী নর্মান বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রতীকী চিহ্ন ছাড়া আর কিছু ছিল না। দ্বিতীয় হ্যারল্ডের মৃত্যুর পর তাঁকে রাজা ঘোষণা করা হয়েছিল, কিন্তু কখনো ইংল্যাণ্ডের রাজমুকুট পরানো হয় নি। এডগার মূলত আর্চবিশপ স্টিগ্যান্ড এবং দুই আর্ল, মার্সিয়ার এডউইন এবং নর্দামব্রিয়ার মরকারের উপর নির্ভর করেছিলেন সমর্থন পাওয়ার জন্য। কিন্তু উইটান (একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান) তাঁকে রাজা ঘোষণা করার কয়েক দিনের মধ্যেই যখন এই শক্তি দুর্বল হয়ে পড়েছিল, তখন এডগার বার্খামস্টেডে উইলিয়ামের কাছে নতি স্বীকার করতে বাধ্য হন, সময়টা হল ১০৬৬ সালের নভেম্বরের শেষের দিকে বা ডিসেম্বরের শুরুর দিকে। উইলিয়াম এডগারের সাথে ভাল আচরণ করেছিলেন। রাজনৈতিক সুবিধা আছে দেখে উইলিয়াম তাঁকে নিজের হেফাজতে রেখে দেন এবং অবশেষে তাঁকে নরম্যান্ডিতে নিজের রাজসভায় ফিরিয়ে নিয়ে যান। ১০৬৮ সালে এডগার দুই আর্ল এডউইন এবং মরকারের বিদ্রোহে যোগদান করেছিলেন কিন্তু তিনি পরাজিত হন এবং স্কটল্যান্ডের তৃতীয় ম্যালকমের রাজসভায় পালিয়ে যান। পরের বছর ম্যালকম এডগারের বোন মার্গারেটকে বিয়ে করেন এবং ইংরেজ সিংহাসন দাবি করার প্রচেষ্টায় এডগারকে সমর্থন করতে সম্মত হন। বিনিময়ে এডগার ম্যালকমের বোনকে বিবাহ করেন, তিনিও ছিলেন আরেক মার্গারেট। ডেনমার্কের রাজা এবং ক্যানিউটের ভাইপো সোয়েন এস্ট্রিডসন বিশ্বাস করতেন এডগারই ইংল্যান্ডের বৈধ রাজা। তাই তাঁদের লক্ষ্যের মধ্যে একটা মিল তৈরি হয়েছিল। তাঁদের সম্মিলিত বাহিনী ১০৬৯ সালে ইংল্যান্ড আক্রমণ করে, এবং তারা ইয়র্ক দখল করেন। উইলিয়াম উত্তর দিকে অগ্রসর হন, এবং যেতে যেতে তিনি জমি ধ্বংস ও লুণ্ঠন করতে থাকেন। তিনি দিনেমারদের অর্থ প্রদান করেন চলে যাওয়ার জন্য এবং এডগার স্কটল্যান্ডে পালিয়ে আসেন। ১০৭২ সাল পর্যন্ত তিনি সেখানেই ছিলেন। এরপর উইলিয়াম ম্যালকমকে একটি শান্তি চুক্তি মেনে নিতে বাধ্য করেন যার জন্য এডগারকে নির্বাসিত করতে হয়। এডগার অবশেষে ১০৭৪ সালে উইলিয়ামের সাথে শান্তি স্থাপন করেন, কিন্তু ইংল্যান্ডের সিংহাসন পুনরুদ্ধারের স্বপ্ন তিনি পুরোপুরি ছেড়ে দেননি। ১০৯১ সালে তিনি দ্বিতীয় উইলিয়ামের বিরুদ্ধে নরম্যান্ডির ডিউক রবার্টকে সমর্থন করেছিলেন এবং আবার পরাজিত হয়ে তাঁকে স্কটল্যান্ডে পালিয়ে যেতে হয়। তিনি তৃতীয় ডোনাল্ডকে উৎখাত করে স্কটিশ সিংহাসন লাভে তার ভাগ্নে এডগারকেও সমর্থন করেছিলেন। ১০৯৮ সাল নাগাদ তিনি কনস্টান্টিনোপলে চলে যান, সেখানে গিয়ে তিনি হয়তো বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের ভারাঙ্গিয়ান প্রহরী দলে যোগ দিয়েছিলেন। সেই বছরের শেষের দিকে সম্রাট প্রথম অ্যালেক্সিয়াস তাঁকে একটি নৌবহর দিয়েছিলেন যাতে তিনি প্রথম ক্রুসেডে সাহায্য করতে পারেন, এবং অ্যান্টিওক অবরোধের সময় এডগার ক্রুসেডারদের শক্তিবৃদ্ধি করার জন্য পৌঁছে ছিলেন। ১১০৬ সালে ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম হেনরির বিরুদ্ধে ডিউক রবার্টের হয়ে যুদ্ধ করার সময় তাঁকে বন্দী করা হয়েছিল। তিনি ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন এবং সেখানে হেনরি তাঁকে ক্ষমা করে দেন, এরপর তিনি হার্টফোর্ডশায়ারে তার জমিদারিতে গিয়ে অবসর গ্রহণ করেন। তার ভাগ্নি এডিথকে (নাম পরিবর্তন করে মাটিল্ডা হয়েছিলেন) ১১০০ সালে প্রথম হেনরি বিবাহ করেছিলেন। মনে করা হয় এডগার হয়তো জীবনের শেষ দিকে স্কটল্যান্ড রাজ্যে ফিরে এসেছিলেন, সম্ভবত ১১২০ সালের দিকে, এবং ১১২৫ সালেও তিনি জীবিত ছিলেন, কিন্তু তার পরেই হয়তো তার মৃত্যু হয়েছিলো, সত্তরের কোঠায় পৌঁছে। এই অধ্যায়ে আমরা নরম্যান দের দিকে নজর দেব। ১০৬৬ সালে ইংল্যান্ড আক্রমণ করার পর নরম্যানরা ক্ষমতায় আসেন, এবং তারা ১১৫৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। এরপর সিংহাসনের অধিকার মহিলা ধারার মধ্য দিয়ে প্ল্যান্টজেনেটসের দিকে চলে যায়। চারজন নরম্যান রাজা ছিলেন – প্রথম উইলিয়াম, দ্বিতীয় উইলিয়াম, প্রথম হেনরি ও স্টিফেন। এরপর, সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য একজন মহিলা শাসক ছিলেন – মাটিল্ডা। আমরা পরপর এঁদের সম্বন্ধে জানব। প্রথম উইলিয়াম অথবা উইলিয়াম দ্য কঙ্কারার এবং উইলিয়াম দ্য বাস্টার্ড নামেও পরিচিত, ১০২৮ সাল নাগাদ নরম্যান্ডির ফালাইসে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এখন অঞ্চলটি উত্তর ফ্রান্সে অবস্থিত। তিনি নরম্যান্ডির ডিউক রবার্ট দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট এবং তার উপপত্নী হারলেভারের একমাত্র পুত্র ছিলেন। উইলিয়াম রানি এম্মার নাতিও ছিলেন। রানি এম্মা ছিলেন প্রথমে রাজা ইথেলরেড দ্য আনরেডির স্ত্রী এবং পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের রাজা ক্যানুটের স্ত্রী। উইলিয়ামের বাবা ১০৩৫ সালে মারা গেলে, সাত বছর বয়সে তিনি নরম্যান্ডির ডিউক পদে অভিষিক্ত হন। এত কম বয়সে উইলিয়ামের উপর দায়িত্ব এসে পড়ায়, তার অভিভাবকের সংখ্যা অনেক হয়ে দাঁড়িয়েছিল, সেইসঙ্গে ছিল ডিউক পদলোভী ভবিষ্যৎ খুনিরাও। উইলিয়ামকে ছোটবেলা থেকেই শারীরিক হুমকির সম্মুখীন হতে শিখতে হয়েছিল, এবং তার তিনজন অভিভাবক তাঁকে রক্ষা করতে গিয়ে মারা যান। উইলিয়াম যখন ১৫ বছর বয়েসের হলেন, ফ্রান্সের রাজা প্রথম হেনরি তাঁকে নাইট উপাধিতে ভূষিত করেন, এবং ১৯ বছর বয়সে তিনি নিজেই সফলভাবে বিদ্রোহ এবং আক্রমণের হুমকির মোকাবিলা করেছেন। রাজা হেনরির সহায়তায়, উইলিয়াম অবশেষে ১০৪৭ সালে ভ্যাল-এস-ডিউনসের যুদ্ধে কঁ তে বিদ্রোহী নরম্যান ব্যারনদের পরাজিত করে নরম্যান্ডির নিয়ন্ত্রণ লাভ করেন। ১০৬৬ সালে অ্যাংলো-স্যাক্সন রাজা, কিং এডওয়ার্ড দ্য কনফেসার মারা যান। উইলিয়াম এডওয়ার্ডের জ্ঞাতি ভাই ছিলেন। তিনি দাবি করেন যে নিঃসন্তান এডওয়ার্ড, ফ্রান্স সফরের সময় তাঁকে উত্তরাধিকারী ঘোষণা করে গেছেন এবং সিংহাসনের অন্য দাবিদার, হ্যারল্ড গডউইনসন, নরম্যান্ডিতে জাহাজ ডুবির পর উইলিয়ামকে সমর্থন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন; যদিও উইলিয়ামের এই দাবীটি সত্য নাও হতে পারে। ইংল্যান্ডের নেতৃস্থানীয় রাজন্যবর্গ একটি বৈঠকে অনুমোদন করার পর, ৫ই জানুয়ারি হ্যারল্ডকে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত করা হয়। উইলিয়াম অবশ্য পোপের সমর্থন পেয়েছিলেন। তিনি প্রায় ৬০০টি জাহাজের একটি আক্রমণ বহর এবং ৭০০০ জন লোকের একটি সেনাবাহিনী তৈরি করেছিলেন। তিনি ১০৬৬ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বর সাসেক্সের পেভেনসিতে অবতরণ করেন এবং হেস্টিংসের কাছে একটি পূর্বনির্মিত কাঠের দুর্গে অবস্থান শুরু করেন। হ্যারল্ড লন্ডনে থেকে সৈন্য এনে শক্তিবৃদ্ধির জন্য অপেক্ষা না করে অবিলম্বে এবং দ্রুত আক্রমণ করতে প্ররোচিত হলেন। রাজা হ্যারল্ড গডউইনসন ইংল্যান্ডের উত্তরে ছিলেন এবং সদ্য অন্য এক প্রতিদ্বন্দ্বী নরওয়ের রাজা হারাল্ড হার্দ্রাদাকে পরাজিত করেছিলেন। হ্যারল্ড গডউইনসনের নিজের ভাই টোস্টিগ নরওয়ের রাজাকে সমর্থন করেছিলেন। হ্যারল্ড উইলিয়ামের সমান আকারের একটি সৈন্যবাহিনী নিয়ে, ৯ দিনের মধ্যে ২৫০ মাইল পথ অতিক্রম করে, সেনলাকে তাঁকে যুদ্ধার্থে আহ্বান করলেন, এই যুদ্ধটি পরবর্তীকালে হেস্টিংসের যুদ্ধ নামে পরিচিতি পেয়েছিল। যুদ্ধটি হয়েছিল ১০৬৬ সালের ১৪ই অক্টোবর। কিছু হিসাব অনুযায়ী, সম্ভবত নরম্যান বিজয়কে স্মরণ করে রচিত বায়ো টেপেস্ট্রির একটি ব্যাখ্যার উপর ভিত্তি করে, হ্যারল্ডের চোখের মধ্যে দিয়ে একটি তীর চলে গিয়েছিল যার ফলে তিনি নিহত হয়েছিলেন। তার মৃত্যুতে ইংরেজ বাহিনী পালিয়ে যায় এবং উইলিয়াম বিজয়ী হন। হ্যারল্ডকে তরোয়ালের আঘাতে মেরে ফেলার সম্ভাবনাই বেশি। সঙ্গে সঙ্গে লন্ডনে প্রবেশ করতে না পেরে উইলিয়াম ওয়ালিংফোর্ডের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। এবং এখানেই অ্যাংলো-স্যাক্সন অভিজাতদের প্রথম দল উইলিয়ামের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল। বাকি অ্যাংলো-স্যাক্সন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিরা হার্টফোর্ডশায়ারের বার্খামস্টেডে উইলিয়ামের কাছে আত্মসমর্পণ করে এবং তিনি সেখানে ইংল্যান্ডের রাজা হিসেবে ঘোষিত হন। ১০৬৬ সালে ক্রিসমাসের দিনে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে উইলিয়ামের মাথায় মুকুট পরানো হয়। যদিও ইংল্যান্ডের দক্ষিণ অংশ দ্রুত নর্মান শাসনের বশ্যতা স্বীকার করেছিল, কিন্তু বিশেষ করে উত্তরে প্রতিরোধ অব্যাহত ছিল, অন্তত আরও ছয় বছর অর্থাৎ ১০৭২ সাল পর্যন্ত। হ্যারল্ডের অবৈধ সন্তানেরা দক্ষিণ-পশ্চিম উপদ্বীপে আক্রমণের চেষ্টা করেছিল। ওয়েলশ মার্চেস এবং স্টাফোর্ডে বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল। দিনেমার এবং স্কটদের দ্বারা পৃথক পৃথকভাবে আক্রমণের প্রচেষ্টা হয়েছিল। নরম্যান শাসনের বিরুদ্ধে শেষ গুরুতর প্রতিরোধ এসেছিল ১০৭৫ সালে, আর্লদের বিদ্রোহের সাথে। অনুমান করা হয় যে ইংল্যান্ডের এক পঞ্চমাংশ মানুষ এই বছরগুলিতে যুদ্ধ, গণহত্যা বা অনাহারে নিহত হয়েছিল। উইলিয়ামের রাজত্বকালে, প্রায় সমস্ত জমির মালিকানা এবং ইংল্যান্ডে ধর্মীয় ও সরকারি অফিসের সবরকম উপাধি নরম্যানদের দেওয়া হয়েছিল। অনেক বেঁচে থাকা অ্যাংলো-স্যাক্সন অভিজাতরা অন্যান্য ইউরোপীয় রাজ্যে চলে যান। ইংরেজ জনগণ বা তার অনুসারীদের দ্বারা বিদ্রোহ যাতে সফল না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি ইংল্যান্ড জুড়ে অনেক দুর্গ, রক্ষক এবং পরিখা যার মধ্যে টাওয়ার অফ লন্ডন একটি) নির্মাণের নির্দেশ দেন। তার বিজয়ের ফলে প্রায় ৩০০ বছর ধরে চলে আসা শাসক শ্রেণীর ভাষা হিসেবে ইংরেজির পরিবর্তে নরম্যান ফরাসি ভাষা চালু হয়েছিল। ১০৮৫ সালের ডিসেম্বরে, তার নতুন আধিপত্যের প্রকৃত ব্যাপ্তি খুঁজে বের করার জন্য এবং সর্বোচ্চ কর আরোপ করার জন্য, উইলিয়াম ডোম্সডে (উচ্চারণ ডুম্সডে) পুস্তক নিয়োগ করেছিলেন, এটি ছিল ইংল্যান্ডের উৎপাদন ক্ষমতার সমীক্ষা, অনেকটা আধুনিক লোক গণনার মতো। এটি ১০৮৬ সালের আগস্টে সম্পন্ন হয়েছিল। "ডোমসডে ডুমসডে" এর মধ্য ইংরেজি বানান) নামটি এসেছিল শুধুমাত্র ১২ শতকে, বইটির নির্দিষ্টতা এবং কর্তৃত্বের উপর জোর দেওয়ার জন্য। (সাদৃশ্যটি খ্রিস্টান ধারণার শেষ বিচারকে বোঝায়)। ডুম্সডে পুস্তক সত্যিই দুটি স্বাধীন কাজ। একটি ছোট ডুমসডে নামে পরিচিত, সেটি নরফোক, সাফোক এবং এসেক্সের ইংরেজ কাউন্টিগুলিকে জুড়ে কাজ করেছিল। অন্যটি বৃহৎ ডুমসডে উত্তরের ভূমি ছাড়া বাকি ইংল্যান্ড জুড়ে কাজ করেছিল। পরবর্তীকালে উত্তর ইংল্যাণ্ডের এই অংশগুলি ওয়েস্টমোরল্যান্ড, কাম্বারল্যান্ড, নর্দাম্বারল্যান্ড এবং কাউন্টি ডারহাম হয়ে উঠেছিল। এই জমিগুলির মধ্যে কিছু সেই সময়ে স্কটিশ নিয়ন্ত্রণে থাকার ফলে এখানে ডুম্সডে কাজ করতে পারেনি। এছাড়াও লন্ডন, উইনচেস্টার এবং অন্যান্য কিছু শহরের কোন জরিপ হয়নি। প্রতিটি কাউন্টির তালিকা শুরু হয়েছিল রাজার নাম দিয়ে; তারপর গির্জা এবং ধর্মীয় ঘরের যারা তাদের নাম এসেছিল; পরবর্তীতে সাধারণ টেনান্টস-ইন-চিফ ব্যারন দের নাম ছিল; এবং সবার শেষে নাম ছিল মহিলাদের, রাজার আইনজীবীদের, কয়েকজন ইংরেজ রাজসেবক''দের যারা জমি ধরে রেখেছিল ইত্যাদি। প্রায় সম্পূর্ণ গ্রামীণ অংশ দিয়ে এর পুরোটাই তৈরি ছিল। ১০৫৩ সালে পোপ লিও নবম এর ইচ্ছার বিরুদ্ধে উইলিয়াম নিজের জ্ঞাতি বোন ফ্ল্যান্ডার্সের মাটিল্ডাকে বিবাহ করেন। তার বয়স ছিল ২৬, তার স্ত্রীয়ের বয়স ছিল ২২। উইলিয়াম এবং মাটিল্ডার চারটি পুত্র সন্তান ছিল। প্রথম সন্তানের নাম ছিল রবার্ট কার্থোজ এবং দ্বিতীয়জন উইলিয়াম। তৃতীয়টির নাম ছিল রিচার্ড, যে ১০৮৫ সালে প্রথম উইলিয়াম জীবিত থাকাকালীন মারা যায়, এবং শেষ জনের নাম ছিল হেনরি। প্রথম উইলিয়াম এবং মাটিল্ডার বেশ কয়েকটি কন্যা সন্তানও ছিল, তবে ঠিক কতজন ছিল তা জানা যায়নি। ১০৮৭ সালের ৯ই ​​সেপ্টেম্বর, ফ্রান্সের রুয়েনের কাছে সেন্ট গারভাইসের কনভেন্টে ৬০ বছর বয়সে উইলিয়ামের মৃত্যু হয়। মেন্টেস অবরোধে ঘোড়া থেকে পড়ে গিয়ে পেটে আঘাতের কারণে তিনি মারা যান এবং নরম্যান্ডির কঁ তে সেন্ট পিটার চার্চে তাঁকে সমাহিত করা হয়। কিন্তু এই সময় একটি ঘটনা ঘটেছিল। তার শরীর বেশ মোটা ছিল, তার জন্য প্রস্তুত করা পাথরের সমাধিতে দেহ ঢোকানো যাচ্ছিল না। কয়েকজন বিশপ জোর করে ঢোকানোর চেষ্টা করায় দেহটি ফেটে গিয়েছিল। এর ফলে একটি দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ায় শোকার্তরা স্থানত্যাগ করে। রাজা প্রথম উইলিয়াম মারা যাওয়ার আগে তার সমস্ত জমি ও সম্পদ নিজের অবশিষ্ট তিন পুত্রের মধ্যে ভাগ করে দিয়েছিলেন। সবচেয়ে বড়, রবার্ট, নরম্যান্ডির ডিউক হয়েছিলেন; দ্বিতীয়জন, উইলিয়াম, ইংল্যান্ডের রাজা হন; সর্বকনিষ্ঠ হেনরি রৌপ্য পেয়েছিলেন, কিন্তু দ্বিতীয় উইলিয়াম মারা যাওয়ার পর তিনি রাজা হয়েছিলেন। দ্বিতীয় উইলিয়াম ১০৫৬ থেকে ১০৬০ সালের মধ্যে কোন এক সময়ে নরম্যান্ডিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁকে ডাকা হত রুফুস বলে, লাতিন ভাষায় এর অর্থ "লাল সম্ভবত তার মুখের লাল আভার কারণে এই নাম হয়েছিল। তিনি ছিলেন উইলিয়াম দ্য কঙ্কারারের দ্বিতীয় পুত্র। তিনি ১০৮৭ সাল থেকে ১১০০ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রাজা ছিলেন, নরম্যান্ডির উপরও তার ক্ষমতা চলত এবং স্কটল্যান্ডে তার প্রভাব ছিল। ওয়েলসের ওপর তার খুব বেশি নিয়ন্ত্রণ ছিলনা। উইলিয়াম দ্য কঙ্কারারের জমিগুলিকে তিনটি ভাগে ভাগ করার ফলে, যাঁদের ভাগের উভয় পাশেই জমি ছিল, সেই রকম কিছু অভিজাতদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল। যেহেতু উইলিয়াম রুফুস এবং রবার্ট স্বভাবসিদ্ধ প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন, এই অভিজাতরা চিন্তিত থাকতেন যে তারা উভয়কে খুশি করতে পারবেন না, এবং এইভাবে একজন শাসকের বা অন্যের (বা উভয়ের) অনুগ্রহ হারানোর ঝুঁকি ছিল। একমাত্র সমাধান, তাঁদের যা মনে হয়েছিল, ইংল্যান্ড এবং নরম্যান্ডিকে আবার এক শাসকের অধীনে একত্রিত করা। তাই তারা ১০৮৮ সালের বিদ্রোহে, বায়েক্সের শক্তিশালী বিশপ ওডোর নেতৃত্বে, রবার্টের পক্ষ নিয়ে উইলিয়ামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। বিশপ ওডো ছিলেন উইলিয়াম দ্য কঙ্কারারের সৎভাই। রবার্ট তার সমর্থকদের উৎসাহিত করতে ইংল্যান্ডে উপস্থিত হতে পারেন নি, এবং উইলিয়াম রৌপ্য এবং উন্নত সরকারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইংরেজদের সমর্থন জিতেছিলেন। এইভাবে তিনি বিদ্রোহ দমন করেন, এবং তার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করেন। ১০৯০ সালে তিনি নরম্যান্ডি আক্রমণ করে রবার্টের বাহিনীকে চূর্ণ করেন এবং তাঁকে তার জমির একটি অংশ ছেড়ে দিতে বাধ্য করেন। ১০৯১ সালে, উইলিয়ামের ছোট ভাই হেনরি, উইলিয়ামকে পদচ্যুত করার চেষ্টা করেছিলেন। এর পরে রবার্ট এবং উইলিয়াম তাঁদের মতপার্থক্য মিটিয়ে নেন এবং উইলিয়াম রবার্টকে ফ্রান্সের কাছে হারানো জমি পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করতে সম্মত হন। পরবর্তীতে, রবার্ট ১০৯৬ সালে প্রথম ক্রুসেডে (ধারাবাহিক ধর্মীয় যুদ্ধের প্রথমটি) চলে গেলে উইলিয়ামকে তার হয়ে নরম্যান্ডি শাসন করার জন্য নিযুক্ত করে যান। উইলিয়ামের রাজত্বকালের বেশিরভাগ সময় গির্জার সাথে বিবাদ করেই কেটেছে। ১০৮৬ সালে, ক্যান্টারবারির ইতালীয়-নরমান আর্চবিশপ ল্যানফ্রাঙ্কের মৃত্যুর পর, উইলিয়াম গির্জার কিছু অর্থ নিজের কাছে রেখে নতুন আর্চবিশপ নিয়োগ করতে বিলম্ব করেছিলেন, এবং ১০৯৩ সালে, গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ার উইলিয়াম পরবর্তী আর্চবিশপ হিসেবে আরেকজন নরম্যান-ইতালীয় আনসেলম অফ বেককে নিযুক্ত করেন। এই সব কারণে গির্জা এবং রাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘ মেয়াদি একটি শত্রুতা চলেছিল। উইলিয়াম এবং আনসেলমের অনেক বিষয়ে মতানৈক্য ছিল, এবং ইংরেজ পাদরিরা, যাঁরা নিজেদের জীবনধারণের জন্য রাজার উপর নির্ভর করতেন, তারা প্রকাশ্যে আনসেলমকে সমর্থন করতে পারেননি। উইলিয়াম ১০৯৫ সালে রকিংহামে একটি পরামর্শসভা ডাকেন আনসেলমকে ধরে আনার জন্য, কিন্তু আনসেলম রোমের কাছে আবেদন করেন। ১০৯৭ সালের অক্টোবরে, আনসেলম নির্বাসনে যান, এবং তার এই মামলা পোপের কাছে নিয়ে যান। নতুন পোপ ছিলেন দ্বিতীয় পোপ আরবান। তিনি আরও রাজ শত্রু তৈরি করার মত অবস্থানে ছিলেন না। জার্মানির সম্রাট একজন পোপ বিরোধীকে সমর্থন করেছিলেন। তখন আরবান উইলিয়ামের সাথে একটি চুক্তিতে আসেন। উইলিয়াম আরবানকে পোপ হিসেবে স্বীকৃতি দেন এবং আরবান আনসেলমের সাথে বিরোধে উইলিয়ামের পক্ষ গ্রহণ করেন। যতদিন আনসেলম নির্বাসনে ছিলেন ততদিন উইলিয়াম ক্যান্টারবেরির আর্চবিশপের থেকে আয় নিজের কাছে রেখেছিলেন, এবং উইলিয়ামের উত্তরসূরি প্রথম হেনরির রাজত্বকাল পর্যন্ত আনসেলম নির্বাসিত ছিলেন। ১১০০ সালের ২রা আগস্ট, দ্বিতীয় উইলিয়াম নিউ ফরেস্টে শিকার করার সময় নিহত হন। কি পরিস্থিতিতে মৃত্যু হয়েছিল তা অস্পষ্ট ছিল। শিকারের সময়, শিকারী দলটি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে তাদের শিকারকে তাড়া করছিল, এবং উইলিয়াম ছিলেন পয়েক্সের লর্ড ওয়াল্টার টিরেলের (বা টাইরেলের) সঙ্গে। তারা অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিলেন। তখনই শেষবারের মতো উইলিয়ামকে জীবিত দেখা গিয়েছিল। পরের দিন স্থানীয় কৃষকদের একটি দল উইলিয়ামকে খুঁজে পায়, তিনি জঙ্গলে মৃত অবস্থায় পড়ে ছিলেন, তার ফুসফুসে তীরের আঘাতে ছিল। উইলিয়ামের মৃতদেহ যে স্থানে পড়েছিল সেখানে ফেলে রেখেই অভিজাতরা সে স্থান ত্যাগ করেন, কারণ রাজার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা শেষ হয়ে গেছে। তাই নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য তাঁদের ইংরেজ বা নরম্যান সাম্রাজ্যে পালিয়ে যেতে হয়েছিল। কথিত আছে যে রাজার মরদেহ পুরকিস নামক স্থানীয় কাঠকয়লা প্রস্তুতকারকের কাছে রেখে দেওয়া হয়েছিল, তার গাড়িতে করে মৃতদেহ উইনচেস্টারের প্রধান গির্জায় নিয়ে যাওয়ার জন্য। রুফুস স্টোন নামে পরিচিত একটি পাথরকে চিহ্নিত করে রাখা আছে, কেউ কেউ বিশ্বাস করে যে তিনি সেখানে পড়ে গিয়েছিলেন। ঘটনার কিছু পরের বছরে লেখকেরা বলেছেন উইলিয়ামের মৃত্যু হত্যা ছিল না। ওয়াল্টার এবং উইলিয়াম একসাথে শিকার করছিলেন। যখন ওয়াল্টার একটি হরিণ শিকার করার জন্য তীর ছুঁড়েছিলেন, সেটি হরিণকে আঘাত করার পরিবর্তে উইলিয়ামের বুকে আঘাত করেছিল। ওয়াল্টার তাঁকে সাহায্য করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু কিছুই করা যায়নি। তার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হবে এই ভয়ে, ওয়াল্টার আতঙ্কিত হয়ে পড়েন, তিনি ঘোড়ার উপর উঠে ফ্রান্সে পালিয়ে যান। যেহেতু দ্বিতীয় উইলিয়াম কখনো বিয়ে করেননি, এবং তাই তার কোন বৈধ উত্তরাধিকারী ছিল না। সুতরাং পরবর্তী রাজা হয়েছিলেন তার ভাই হেনরি। ইংলণ্ডের প্রথম হেনরি ১০৬৮ সালের মে থেকে ১০৬৯ সালের মে মাসের মধ্যে কোনো এক সময়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার জন্মস্থান ছিল সম্ভবত ইয়র্কশায়ারের সেলবি। তিনি ছিলেন উইলিয়াম দ্য কঙ্কারারের চতুর্থ পুত্র, এবং তিনি ১১০০ থেকে ১১৩৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রাজা ছিলেন। তার পাণ্ডিত্যের কারণে তিনি হেনরি বিউকলার্ক নামে পরিচিত হন, এবং তার করা আইনি সংস্কারের কারণে তাঁকে ডাকা হত লায়ন অফ জাস্টিস নামে। প্রথম হেনরি তার ভাই দ্বিতীয় উইলিয়ামের মৃত্যুর পর রাজা হন। তার বড় ভাই রবার্ট কার্থোজের সিংহাসন অধিকার করার কথা ছিল, কিন্তু প্রথম ক্রুসেডের কারণে তিনি উপস্থিত ছিলেন না। রবার্টের অনুপস্থিতি, এবং সেই সঙ্গে নরম্যান অভিজাতদের মধ্যে তার অখ্যাতি, হেনরিকে সিংহাসনে বসার সুযোগ করে দেয়। নেতৃস্থানীয় ব্যারনদের দ্বারা রাজা হিসাবে গৃহীত হওয়ার তিন দিন পর, হেনরিকে মুকুট পরানো হয়। তিনি স্বাধীনতার সনদ জারি করে ব্যারনদের সমর্থন ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন, স্বাধীনতার সনদে ব্যারনদের নির্দিষ্ট কিছু অধিকারের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। প্রথম হেনরির রাজনৈতিক দক্ষতা, সরকার ব্যবস্থার উন্নতি, নিজের রাজ্যের মধ্যে বিভক্ত অ্যাংলো-স্যাক্সন এবং নরম্যানদের একীভূতকরণ এবং তার পিতার মত আধিপত্য স্থাপনের জন্য তার শাসনকালকে উল্লেখ করা হয়। প্রথম হেনরি সম্ভবত প্রথম নর্মান শাসক যিনি ইংরেজি ভাষায় সাবলীল ছিলেন। ১১০১ সালে, হেনরি রাজা হওয়ার এক বছর পর, তার বড় ভাই, রবার্ট, রাজা হওয়ার চেষ্টায় ইংল্যান্ড আক্রমণ করেন। তারা আলটনের চুক্তির মাধ্যমে শান্তিতে সম্মত হয়েছিলেন, এর পরে রবার্ট হেনরিকে ইংল্যান্ডের রাজা হিসেবে স্বীকার করেন এবং শান্তিপূর্ণভাবে নরম্যান্ডিতে ফিরে আসেন। বিনিময়ে হেনরি প্রতি বছর রবার্টকে ২০০০ মার্ক দিতে রাজি হন। তা সত্ত্বেও, চার বছর পরে হেনরির সেনাবাহিনী ইংলিশ চ্যানেল পার হয়। ১১০৬ সালে, তিনি টিনচেব্রের যুদ্ধে তার ভাইয়ের নরম্যান সেনাবাহিনীকে চূড়ান্তভাবে পরাজিত করেন। তিনি তার ভাই রবার্টকে বন্দী করেন এবং ডুচি অফ নরম্যান্ডিকে ইংল্যান্ডের অধিকার হিসাবে দাবি করেন, ফলস্বরূপ তার পিতার সাম্রাজ্য পুনরায় একত্রিত হয়। হেনরি নিজের জ্যেষ্ঠ পুত্র উইলিয়াম অ্যাডেলিনকে আনজাউয়ের কাউন্ট ফুলক ভি এর কন্যার সাথে বিবাহ দিয়ে নরম্যান্ডিতে তার সমস্যা কমানোর চেষ্টা করেছিলেন। কাউন্ট সেই সময়ে হেনরির শত্রু ছিলেন। এর আট বছর পরে, উইলিয়ামের মৃত্যুর পর, হেনরি তার মেয়ে মাটিল্ডাকে ফুলকের ছেলে জিওফ্রে প্লান্টেজেনেটের সাথে বিবাহ দেন। এর ফলে পরবর্তীতে প্ল্যান্টজেনেট রাজ্যের অধীনে দুটি দেশ একত্রিত হয়েছিল। হেনরি নিজের অবস্থান শক্তিশালী করার জন্য আরও অর্থের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিলেন, এবং এই উদ্দেশ্যে আরও বেশি করে কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত শাসনব্যবস্থার দিকে ঝুঁকেছিলেন। হেনরি স্বাধীনতার সনদ সহ বেশ কিছু আইনি সংস্কারও করেছিলেন এবং রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসারের অনেক আইন পুনরুদ্ধার করেছিলেন। ১১০০ সালে হেনরি স্কটল্যান্ডের রাজা তৃতীয় ম্যালকমের কন্যা এডিথকে বিবাহ করেন। এডিথ এডগার অ্যাথেলিং-এর ভাগ্নি ছিলেন, এই এডগারের পুত্র ছিলেন রাজা এডগার যাঁকে দ্বিতীয় উইলিয়াম স্কটল্যান্ডের সিংহাসনে বসিয়েছিলেন। সুতরাং এই বিবাহের ফলে নরম্যান বংশধারা এবং পুরানো অ্যাংলো-স্যাক্সন রাজাদের বংশধারা একত্রিত হয়েছিল। এই বিবাহের জন্য নরম্যান ব্যারনেরা খুব অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন এবং তাঁদের খুশি করার জন্য এডিথ রানি হওয়ার পর নিজের নাম পরিবর্তন করে মাটিল্ডা রেখেছিলেন। প্রথম হেনরি এবং এডিথ-মাটিল্ডার দুটি সন্তান ছিল প্রথম জন মাটিল্ডা, যিনি ১১০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, এবং দ্বিতীয়জন উইলিয়াম অ্যাডলিন, যিনি ১১০৩ সালের নভেম্বরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মাটিল্ডা ১১১৮ সালে মারা যান, ১১২০ সালে নরম্যান্ডির উপকূলে 'হোয়াইট শিপ' ডুবে গেলে উইলিয়াম মারা যান। ১১২১ সালে, প্রথম হেনরি দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন। তার নতুন স্ত্রীর নাম ছিল অ্যাডেলিজা, তিনি লোয়ার লোথারিংগিয়ার ডিউক এবং ব্রাবান্টের ল্যান্ডগ্রেভ, লিউভেনের প্রথম গডফ্রের কন্যা ছিলেন, কিন্তু এই বিবাহ থেকে তাঁদের কোন সন্তান হয়নি। যদিও রাজা প্রথম হেনরির মাত্র দুটি বৈধ সন্তান ছিল, তিনি যে কোন ইংরেজ রাজার তুলনায় সর্বাধিক অবৈধ সন্তানের জন্মদানকারী পিতার হওয়ার জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তার অবৈধ সন্তানের সংখ্যা ছিল ২০ বা ২৫। ১১৩৫ সালে হেনরি নিজের কিশোর নাতি-নাতনিদের দেখতে নরম্যান্ডিতে যান। তিনি তাদের মধ্যে থেকে খুব আনন্দ পেতেন, কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই মেয়ে এবং জামাইয়ের সাথে তার বিরোধ শুরু হয় এবং এই বিরোধের জন্য তাঁকে তার মূল পরিকল্পনার চেয়ে অনেক বেশি দিন নরম্যান্ডিতে থেকে যেতে হয়। এখানেই ১১৩৫ সালের ডিসেম্বরে নরম্যান্ডির সেন্ট ডেনিস লে ফার্মন্টে বিষাক্ত ল্যাম্প্রে (এক ধরণের মাছ) খাওয়ার ফলে বিষক্রিয়ায় তার মৃত্যু হয়। তার দেহ ইংল্যান্ডে ফিরিয়ে আনা হয় এবং রিডিং অ্যাবেতে সমাহিত করা হয়, এই অ্যাবেটি হেনরি ১৪ বছর আগে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পুত্র উইলিয়াম মারা যাওয়ার পর বৈধ পুরুষ উত্তরাধিকারী না থাকায়, হেনরি তার ব্যারনদের শপথ করালেন তার মেয়ে মাটিল্ডাকে সম্রাজ্ঞী হিসেবে গ্রহণ করার জন্য, মাটিল্ডা পবিত্র রোমান সম্রাট হেনরি পঞ্চমের বিধবা স্ত্রী এবং উত্তরাধিকারীও ছিলেন। কিন্তু তিনি নারী ছিলেন এবং নরম্যানদের শত্রু হাউস অফ আনজাউতে তার পুনর্বিবাহ হয়েছিল বলে, হেনরির ভাগ্নে, ব্লোইসের স্টিফেন ইংল্যান্ডে চলে আসেন এবং সকলের সমর্থনে সিংহাসন দাবি করেন। স্টিফেন ১০৯৬ সাল নাগাদ ফ্রান্সের ব্লোইসে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতা ও মাতা ছিলেন যথাক্রমে ব্লোইসের কাউন্ট স্টিফেন এবং উইলিয়াম দ্য কঙ্কারারের কন্যা অ্যাডেলা। তিনি ইংল্যান্ডের শেষ নরম্যান রাজা ছিলেন এবং ১১৩৫ থেকে ১১৫৪ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন, এরপর তার স্থলাভিষিক্ত হন তার জ্ঞাতি ভাই দ্বিতীয় হেনরি, যিনি অ্যাঞ্জেভিন বা প্ল্যান্টজেনেট রাজাদের মধ্যে প্রথম। প্রায় ১০ বছর বয়সে, স্টিফেন তার মামা রাজা প্রথম হেনরির ইংরেজ দরবারে লালিত-পালিত হয়েছিলেন। কাউন্ট অফ বোলোনের এক কন্যা মাটিল্ডাকে বিবাহ করার পর, তিনি ১১২৮ সালে বোলোনের যৌথ শাসক হন। ১১৩৫ সালে প্রথম হেনরির মৃত্যুর পর, প্রথম হেনরির কন্যা, সম্রাজ্ঞী মাতিল্ডা, রানি হতে পারার আগেই স্টিফেন সিংহাসন দখল করেন। রাজা হওয়ার পর স্টিফেন বেশিরভাগ ব্যারনের পাশাপাশি পোপ দ্বিতীয় ইনোসেন্টের সমর্থন অর্জন করেছিলেন। তার রাজত্বের প্রথম কয়েক বছর শান্তিপূর্ণ ছিল, কিন্তু ১১৩৯ সালের মধ্যে তাঁকে দুর্বল এবং সিদ্ধান্তহীন হিসাবে দেখা গেল, দেশে মাটিল্ডার বিরুদ্ধে গৃহযুদ্ধের অবস্থা শুরু হয়েছিল, সেই সময়টিকে সাধারণত দ্য অ্যানার্কি বা নৈরাজ্য বলা হয়। ১১৪১ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি গ্লুচেস্টারের প্রথম আর্ল ও সম্রাজ্ঞী মাটিল্ডার সৎ ভাই স্টিফেন রবার্ট এবং চেস্টারের দ্বিতীয় আর্ল রানুলফ ডি গার্ননের বিরুদ্ধে লিংকনের যুদ্ধে অংশ নেন। স্টিফেন পরাজিত হন, তিনি সম্রাজ্ঞী মাটিল্ডা কর্তৃক ব্রিস্টলে বন্দী হন এবং কারারুদ্ধ হন। মাটিল্ডা "লেডি অফ দ্য ইংলিশ" উপাধি নিয়ে ইংল্যান্ডের শাসক হয়েছিলেন। সম্রাজ্ঞী মাটিল্ডা সম্পর্কে আরও জানার জন্য নিচে দেখো। সম্রাজ্ঞী মাটিল্ডা বেশিদিন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি। শীঘ্রই তাঁকে জোর করে লন্ডন থেকে বের করে দেওয়া হয়, এবং তার দক্ষ লেফটেন্যান্ট আর্ল অফ গ্লুসেস্টারকে বন্দী করার পরে, মাটিল্ডা স্টিফেনকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। ১১৪১ সালের নভেম্বরে স্টিফেন সিংহাসন পুনরুদ্ধার করেন এবং ১১৪২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে তিনি অক্সফোর্ডে মাটিল্ডাকে আটকে রেখেছিলেন, কিন্তু মাটিল্ডা পালাতে সক্ষম হন। ১১৪৭ সালে, সম্রাজ্ঞী মাটিল্ডার পুত্র, হেনরি, একটি ছোট সেনাবাহিনী তৈরি করেন এবং ইংল্যান্ড আক্রমণ করে মাকে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেন। এই সেনাবাহিনীর আকারের গুজব স্টিফেনের সমর্থকদের আতঙ্কিত করেছিল, যদিও আসলে সৈন্যবাহিনী খুবই ছোট ছিল। হেনরি দুবার যুদ্ধে পরাজিত হন, এবং সৈন্যদের প্রদানের জন্য কোন অর্থ না থাকায়, হেনরি নিজের কাকা গ্লুসেস্টারের প্রথম আর্ল রবার্টকে সাহায্যের জন্য অনুরোধ করেছিলেন কিন্তু তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। গ্লুচেস্টারের রবার্টের মৃত্যুর পর মাটিল্ডা অবশেষে ফ্রান্সে ফিরে যেতে বাধ্য হন। ইউস্টেস স্টিফেন এবং তার রানি ছাড়াও, স্টিফেনের আরও দুটি পুত্র ছিল। তারা ছিল বাল্ডউইন এবং উইলিয়াম। এদের মধ্যে বাল্ডউইন ১১৩৫ সালের আগে কোন সময়ে মারা যায়, এবং উইলিয়াম কাউন্ট অফ মর্টেন এবং বোলোন এবং আর্ল অফ সারে বা ওয়ারেন হন। তার দুটি কন্যা ছিল, মাটিল্ডা এবং বোলোনের মারি। এই শিশুরা ছাড়াও, স্টিফেনের অন্তত তিনটি অবৈধ সন্তান ছিল। স্টিফেন সারা জীবন অস্বস্তিকরভাবেই সিংহাসন ধরে রেখেছিলেন। ১১৫০ সালে স্টিফেন বোলোনের শাসক হিসাবে পদত্যাগ করেন, এবং ১১৫১ সালে, তার পুত্র এবং উত্তরাধিকারী ইউস্টেস সেই দায়িত্ব গ্রহণ করেন। যাইহোক, ইউস্টেস ১১৫৩ সালে মারা যান এবং এর পরেই তিনি সম্রাজ্ঞী মাটিল্ডার সাথে একটি সমঝোতায় সম্মত হন যাতে মাটিল্ডার পুত্র হেনরি ইংল্যান্ডের পরবর্তী রাজা হবেন। ১১৫৪ সালের ২৫শে অক্টোবর স্টিফেন ডোভারে মারা যান। তাকে ফাভারশাম অ্যাবেতে সমাহিত করা হয়, এই অ্যাবে তিনি ১১৪৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অ্যাংলো-স্যাক্সন ক্রনিকল স্টিফেনের রাজত্ব সম্পর্কে এটি বলেছে: ''ক্রনিকল দ্য অ্যানার্কি সম্পর্কে বলেছিল এটি এবং আরও অনেক কিছু আমরা আমাদের পাপের জন্য উনিশটি বছর ধরে ভোগ করেছি"। সম্রাজ্ঞী মড হল মাটিল্ডা র উপাধি, তিনি ছিলেন ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম হেনরির একমাত্র কন্যা এবং দ্বিতীয় সন্তান। তখন মাটিল্ডা একটি খুব সাধারণ নাম ছিল, তাই মড নামে আমরা তাঁকে আলাদা করে বলতে পারি। মাটিল্ডা হল "মড" নামের লাতিন রূপ। তিনি ছিলেন ইংল্যান্ডের প্রথম নারী শাসক। মাটিল্ডা (পরে 'সম্রাজ্ঞী মড' নামেও পরিচিত প্রথম হেনরির কন্যা, তার ভাই উইলিয়াম অ্যাথেলিং ১১২০ সালের হোয়াইট শিপ বিপর্যয়ে ডুবে যাওয়ার পরে সিংহাসনের একমাত্র অবশিষ্ট বৈধ উত্তরাধিকারী ছিলেন। আট বছর বয়সে, তাঁকে পবিত্র রোমান সম্রাট হেনরি পঞ্চম এর ভবিষ্যত বধূ হিসেবে জার্মানিতে পাঠানো হয়েছিল। তার বয়স যখন ১২ বছর তখন তাঁদের বিবাহ হয়েছিল। মাটিল্ডা অল্প বয়স থেকেই শাসন পরিচালনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন – উদাহরণস্বরূপ, তাঁকে তার স্বামীর অনুপস্থিতিতে ইতালির বিষয়গুলির ভার দেওয়া হয়েছিল। ১১২৫ সালে হেনরি মারা গেলে, মাটিল্ডা 'সম্রাজ্ঞী' উপাধি নিয়ে ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন এটা ছিল তার সহজাত ঔদ্ধত্যের ইঙ্গিত। ১১২৭ সালে, ইংরেজ অভিজাতরা তাঁকে প্রথম হেনরির উত্তরসূরি হিসাবে গ্রহণ করার শপথ করেছিলেন, কিন্তু পরের বছর আনজাউয়ের কাউন্ট, জিওফ্রে প্ল্যান্টজেনেটের সঙ্গে তার বিয়ে, তার বিপক্ষে গিয়েছিল: অ্যাঞ্জেভিন্স এবং নরম্যানরা দীর্ঘদিনের শত্রু ছিল। অনেক নেতৃস্থানীয় অভিজাতদের নিজের পক্ষে আনতে তার ব্যর্থতার ফলে তার জ্ঞাতি ভাই স্টিফেনের পক্ষ ভারি হয়েছিল, স্টিফেনকে হেনরির মৃত্যুতে রাজা ঘোষণা করা হয়েছিল। তার একজন মূল সমর্থক ছিলেন তার সৎ ভাই রবার্ট অফ গ্লুসেস্টার, এবং তার পরামর্শে, ১১৩৯ সালে তার দাবিকে অনুসরণ করে তিনি চ্যানেল অতিক্রম করেন। আসন্ন গৃহযুদ্ধ পরবর্তী ১৪ বছরের জন্য ইংল্যান্ডকে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল। ১১৪১ সালে স্টিফেন লিংকনে বন্দী হওয়ার পর মাটিল্ডার মুকুট দখল করার প্রধান সুযোগ এসেছিল – তিনি নিজেকে 'লেডি অফ দ্য ইংলিশ' ঘোষণা করেছিলেন এবং ৮ই এপ্রিল উইনচেস্টারে রানি নির্বাচিত হন। কিন্তু তিনি নিজের অহংকারের ফলে এবং কর কমানোর দাবি বিবেচনা করতে অস্বীকৃতির জন্য লন্ডনের সম্ভাব্য সমর্থনকে হারান। তিন মাসেরও কম সময়ে, তাঁকে শহরের বাইরে বার করে দেওয়া হয়েছিল। স্টিফেন সিংহাসনে পুনরুদ্ধার করার পর, মাটিল্ডা দুবার গ্রেপ্তার এড়িয়ে ছিলেন: উইনচেস্টারে ঘোড়ায় চড়ে পালিয়ে গিয়ে; এবং অক্সফোর্ড দুর্গ থেকে সাদা পোশাকে বরফ এবং তুষার অতিক্রম করে। ১১৪৮ সালে, অবশেষে তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে তিনি কখনই সত্যিকারের রানি হতে পারবেন না, তিনি নরম্যান্ডিতে ফিরে যান। যখন তার ছেলে হেনরি ফিটজএমপ্রেস' – ১১৫৪ সালে দ্বিতীয় হেনরি নাম নিয়ে রাজা হন, পুত্রের অনুপস্থিতিতে তিনি ডাচি শাসন করেছিলেন। এর ১৩ বছর পরে, রুয়েনে তিনি মারা যান। তিনি অবসর নিয়ে নরম্যান্ডির রুয়েনে চলে গিয়েছিলেন। তিনি নিজের জ্যেষ্ঠ পুত্র হেনরি এবং দ্বিতীয় পুত্র জিওফ্রির মধ্যে তর্ক-বিতর্কে মধ্যস্থতা করেছিলেন, কিন্তু ভাইদের মধ্যে শান্তি বেশিদিন থাকেনি। জিওফ্রে ১১৫৮ সালে তার আকস্মিক মৃত্যুর আগে হেনরির বিরুদ্ধে দুবার বিদ্রোহ করেছিলেন। মড ১১৬৭ সালের ১০ই সেপ্টেম্বর রুয়েনে মারা যান, এবং সেখানে প্রধান গির্জায় তাঁকে সমাহিত করা হয়। তার সমাধিস্তম্ভে লেখা আছে এখানে হেনরির কন্যা, স্ত্রী এবং মা রয়েছে"। এই বইটি বাংলার রাজা ও রানি সম্পর্কে শিশুদেরকে ধারণা দিবে। রানি ভবশঙ্করীর প্রকৃত নাম ছিল ভবশঙ্করী চৌধুরী। তার জন্ম হয়েছিল ভুরীশ্রেষ্ঠ সাম্রাজ্যে, সেই সময় ভুরীশ্রেষ্ঠ সাম্রাজ্য বর্তমান হাওড়া ও হুগলি জেলা জুড়ে ছিল। তিনি ভুরিশ্রেষ্ঠ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে অনেকগুলো সামরিক দুর্গের নির্মাণ করেছিলেন। তিনি খানাকুল, ছাউনপুর, তমলুক, আমতা, উলুবেড়িয়া, নস্করডাঙ্গায় দুর্গ নির্মাণ করেন। সেই সঙ্গে রাজ্যের সামরিক প্রশিক্ষণের বিষয়টিও দেখভাল করতেন। তার নজরদারির মধ্যেই অনেকগুলি সামরিক প্রশিক্ষণ শিবির পরিচালিত হতো। তিনিই প্রথম ভুরিশ্রেষ্ঠ সাম্রাজ্যের সেনাবাহিনীতে নারীদেরকে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ দিয়ে সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। রানি ভবশঙ্করীর প্রশাসনিক দক্ষতায় ভুরিশ্রেষ্ঠ সাম্রাজ্য হাওড়া ও হুগলী ছাড়িয়ে পূর্ব বর্ধমান, পূর্ব মেদিনীপুর এবং পশ্চিন মেদিনীপুরের বিস্তীর্ণ অংশে বিস্তার লাভ করেছিল। সেই সঙ্গে তিনি নৌবাহিনীর দিকেও নজর দিয়েছিলেন। তার তত্ত্বাবধানে ভুরিশ্রেষ্ঠ সাম্রাজ্যের নিজস্ব নৌবাহিনী গঠিত হয়েছিল যা ওইসময়ের জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। বাংলার অন্যতম রানি রাসমণির জন্ম হয় ১৭৯৩ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বরে বর্তমান উত্তর ২৪ পরগণার হালিশহরে অবস্থিত কোণা নামক একটা ছোট্ট গ্রামে। তার বাবার নাম ছিলো হরেকৃষ্ণ দাস আর মায়ের নাম ছিলো রামপ্রিয়া দাসী। রানি রাসমণি ও তার স্বামী রাজচন্দ্র দুজনেই ভীষন দুয়ালু প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। গরিব, দুঃখী, ভিক্ষুক কিংবা ক্ষুধার্ত মানুষ প্রত্যেকেরই রানি রাসমণি ও রাজচন্দ্র সেবা করে যেতেন মন প্রাণ উজার করে। কেউই অবহেলিত হতনা তাদের দয়া ও ভালোবাসা থেকে। তারা তাঁদের পরিবারের বেশিরভাগ সম্পদ সামাজিক কর্মকাণ্ড ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানে ব্যয় করে দিতেন। রানি সর্বাণী ছিলেন বৃহত্তর রাজশাহীর একটাকিয়া রাজবংশের মেয়ে। তিনি সাঁতোরের রাজা রামকৃষ্ণ সান্যালের স্ত্রী। ১৭২০ সালে একুশ বছর বয়স থেকে শুরু তিনি পরবর্তী সাতষট্টি বছর অসাধারণ যোগ্যতাসহ রাজ্য শাসন করেছিলেন। তার বলবুদ্ধি ও তেজস্বিতা সিংহের ন্যায় ছিল বলে কথিত আছে। রাজা গােপাল বাংলার প্রথম নির্বাচিত রাজা। তিনি ৭৫০ সালে সমকালীন বাংলার স্থানীয় দলপতি বা জমিদার এবং কিছু সামন্ত প্রধানদের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি পাল বংশের  প্রতিষ্ঠাতা। তার শাসনকালে বাংলায় শান্তি স্থাপিত হয়েছিল। তিনি অদন্তপুরী মহাবিহার স্থাপন করেছিলেন। ধর্মপাল পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা। তার আমলে বাংলা উত্তর ভারতের শ্রেষ্ঠ শক্তিতে পরিণত হয়েছিল। তিনি রাজা গোপলাএর ছেলে। তিনি পরমেশ্বর পরমভট্টারক উপাধি গ্রহণ করেছিলেন। তিনি কেদার ও গােকর্ণ জয় করেছিলেন। তার সময় রাজধানী ছিল পাটলিপুত্র। তার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন গর্গ। ধর্মপালের ছেলে দেবপাল ছিলেন পাল বংশের তৃতীয় রাজা। তাকে যাকে পাল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা বলা হয়। তার সেনাপতি ছিল লবসেন। তিনি পূর্বে আসাম থেকে পশ্চিমে কাশ্মীর সীমান্ত ও পাঞ্জাব এবং উত্তরে হিমালয় থেকে দক্ষিণে বিন্ধ্য পর্বত পর্যন্ত সাম্রাজ্য বিস্তার করেন। মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। একদল মানুষ যখন কোনাে উদ্দেশ্য সাধনের জন্য সংঘবদ্ধ হয়ে বসবাস করে তখন তাকে সমাজ বলে। অন্যভাবে বলা যায়, পরস্পর নির্ভরশীল হয়ে গড়ে ওঠা জনসমষ্টিকে সমাজ বলে। ==সমাজ সম্পর্কে বিশিষ্ট জনেদের মত কী অধ্যাপক আর. এম. ম্যাকাইভার তার সমাজ নামক গ্রন্থে সমাজের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেন সমাজ হল সামাজিক সম্পর্কের ব্যবস্থা যার সাহায্যে আমরা বেঁচে থাকি। Society is the system of social relationships in and through which we live অধ্যাপক লিকক বলেন সমাজের সঙ্গে ভূখণ্ডের সম্পর্ক নেই। সমাজ রাজনৈতিক সংগঠন না হলেও সমাজের মধ্যে রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে উঠে এবং সমাজ তাকে লালন করে।'' ম্যাকাইভার বলেন সমাজ মানুষের বহুবিধ সম্পর্কের এক বিশেষ রূপ।'' সমাজের কোন নির্দিষ্ট ব্যপ্তি নেই। সমাজ ছােটও হতে পারে আবার বড়ও হতে পারে। এমনকি সমাজ বিশ্বব্যাপীও হতে পারে। সমাজের সঙ্গে দেখা করলে এর যা বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় তা হল, আমরা জানি, সমাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমাদেরকে বিশ্বের উন্নতির জন্য একত্রে কাজ করার একটি ব্যবস্থা। সমাজের সকলের মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা আমাদের জীবনযাত্রা ও সামাজিক অবস্থার উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছি। আমরা মিলিত সামাজিক প্রচেষ্টার কারণেই আজ এগিয়ে চলেছি। তাছাড়া, সমাজে সামাজিক বিশ্বাস এবং নিয়ম রয়েছে যা মানুষকে কীভাবে আচরণ করা উচিত ও অনুচিত তা নির্ধারণ করতে সাহায্য করে। ==একটি সমাজের উপাদান কি কি হতে পারে সমাজের প্রথম ও প্রধান উপাদান হলো মানুষ, যা সমাজের মূল একক। সমাজের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো পরিবার। আর অনেকগুলি পরিবার নিয়েই সমাজ তৈরি হয়। পরিবার হলো একটি প্রাচীনতম সংগঠন। পিতামাতা সম্পর্কের উপর ভিত্তি করে এই সংগঠন গঠন করে, এবং সন্তান সন্তানাদি উৎপাদন ও লালন পালনের মাধ্যমে তার অস্তিত্ব ধরে রাখে। পরিবার দুধরনের হতে পারে একক পরিবার ও যৌথ পরিবার। যে সমস্ত পরিবারের পিতা, মাতা, তার সন্তানাদি এবং সর্বাধিক তার ঠাকুরদা ঠাকুরমা থাকেন সেটি একক পরিবার আমার যে সমস্ত পরিবারে একাধিক ছোট ছোট নিজেদের মধ্যে রক্তসম্পর্ক যুক্ত পরিবার সহাবস্থান করে, তাকে বলে যৌথ পরিবার। আসুন আমরা একটি একক পরিবার এবং যৌথ পরিবারের সদস্যদের বিষয়ে জেনে নিই। একক পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি বাবা বা ঠাকুরদা অর্থাৎ বাবার বাবা বা ঠাকুরমা অর্থাৎ বাবার মা হতে পারেন। পরিবারকে পরিচালনা করেন যিনি তিনি মা। এবার আমরা আরও অন্য কিছু সম্পর্ক জেনে নিই। বাবার বাবা- ঠাকুরদা, দাদা, দাদাজান বয়সে বড় সমপ্রজন্ম (পুং ভাইয়া, দাদা, দাদুদা বয়সে বড় সমপ্রজন্ম (স্ত্রী আপু, আপি, দিদি, দিদিভাই, আপা বয়সে ছোট সমপ্রজন্ম (পুং ভাই বয়সে ছোট সমপ্রজন্ম (স্ত্রী বোন বাবার ছোট ভাই- কাকামশাই, চাচা বাবার বড় ভাই: বড় আব্বা, জ্যাঠামশাই জ্যাঠামশাই এর স্ত্রী: বড়কাকি, চাচি, জেঠিমা মায়ের ভাই বা দাদা: মামামশাই মায়ের দিদি বা বোন: খালা, মাসিমা ; এরপর এমন কিছু সম্পর্ক দেখা যাক, যা আমাদের বড় কেউ অন্য কারোকে সম্বোধন করতে পারেন স্বামী বা স্ত্রীয়ের বাবা: শ্বশুরমশাই স্বামী বা স্ত্রীয়ের মা: শাশুড়িমা স্ত্রীয়ের ছোট বোন: শালি বা শ্যালিকা ভাইয়ের স্ত্রী- ভাইবউ, ভাজ (ভ্রাতৃজায়া) স্বামীর ছোট বোন- ননদ, ননদিনী স্বামীর বড় ভাই ভাসুর, ভাসুরঠাকুর স্বামীর ছোট ভাই- দেবর, ঠাকুরপো ভাসুর ও দেবরের স্ত্রী জা বাবা বা শ্বশুরমশাইয়ের ভাই অথবা দাদার পরিবার জ্ঞাতি, তরফবাটী, শরিকী ভাই বা দাদার ছেলে- ভাইপো, ভাতিজা ভাই বা দাদার মেয়ে ভাইঝি, ভাতিজি বোনের বা দিদির ছেলে ভাগ্নে, ভাগিনা, ভাগিনেয় বোনের বা দিদির মেয়ে ভাগ্নী, ভাগিনেয়ী ছেলে বা মেয়ের শ্বশুরমশাই বিয়াই ছেলে বা মেয়ের শাশুড়িমা বিয়ান বিয়াই ও বিয়ানের অন্যান্য ছেলে পুতরা বিয়াই ও বিয়ানের অন্যান্য মেয়ে ঝিয়ারি বাবা বা মায়ের বিয়াই তালৈমশাই বাবা বা মায়ের বিয়ান মায়ৈমা এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ! colspan="6 মোহাম্মদ হাসানুর রশিদ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} {{আলাপ পাতা/উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১}} এই পাতায় উইকিবইয়ের সবচেয়ে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলি অনুসরণ করুন। একজন রিকশা চালক আরোহীর জন্য অপেক্ষা করছেন। div> বারিস্তা বিভিন্ন কফির দোকান, রেস্টুরেন্টে কফি তৈরি এবং পরিবেশনার কাজ করেন। div> সম্পাদনার অনুরোধ, ১৬ নভেম্বর ২০২১ ১৬:৩৩, ১৬ নভেম্বর ২০২১ (ইউটিসি) [[বিষয়শ্রেণী:ইন্টারফেস প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] উইকিবইয়ে বর্তমানে কোন ইন্টারফেস প্রশাসক নেই। ব্যাকডেটেড জেএস ও সিএসএস হালনাগাদ বা স্থানান্তর, ক্ষেত্রবিশেষে অপসারণ, ইউজার এক্সেসিবিলিটি ও অন্যান্য প্রয়োজনে নতুন জেএস/সিএসএস তৈরী সহ উইকিবইয়ের বিভিন্ন গ্যাজেট এবং অন্যান্য জেএস/সিএসএস পাতাগুলি সম্পাদনা করতে ন্যূনতম একজন ইন্টারফেস প্রশাসক প্রয়োজন। এসব দিক বিবেচনায় আমি ইন্টারফেস প্রশাসক প্রার্থী হিসাবে আবেদন করছি। সাধারণ নিয়মে, কোন নতুন সংশোধনের পার্থক্য বিশ্লেষণ/পর্যালোচনার সময় যদি আপনি নিম্নলিখিতগুলির কোন একটি আবিষ্কার করেন তবে সেটি সম্পাদনা গ্রহণ করবেন না: # এটি সুস্পষ্ট কপিরাইট লঙ্ঘন অন্তর্ভুক্ত করে। নিরীক্ষক অধিকার পেতে আবেদনকারীকে নিম্নলিখিত মানদণ্ড পূরণ করতে হবে: # আপনার নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট (নিবন্ধিত ব্যবহারকারী হতে হবে) এবং নিয়মিত সম্পাদনা থাকতে হবে। # উইকিপিডিয়ার নিয়ম অনুযায়ী সম্পাদনার ইতিহাস থাকতে হবে – নির্দেশিকা হিসেবে, যথেষ্ট সম্পাদনার একটি ট্র্যাক রেকর্ড স্থাপন করা যেতে পারে। # উইকিপিডিয়ার মৌলিক নীতিমালার সাথে পরিচিত হতে হবে উইকিপিডিয়া:কপিরাইট]]। এটি বাংলা উইকিবইয়ের প্রশাসকদের প্রশাসক হওয়ার সময়ক্রম। প্রশাসক হওয়ার তারিখ অনুসারে এই সময়ক্রম তৈরি করা হয়েছে। এই টেমপ্লেটটি বইগুলোকে তাদের প্রথম বর্ণ অনুযায়ী বিষয়শ্রেণীকরণ করতে ব্যবহৃত হয়। বইয়ের প্রধান পাতায় টেমপ্লেটটি ব্যবহার করতে হবে। কোনভাবেই বইগুলোর উপপাতায় টেমপ্লেটটি যোগ করবেন না। all NOINDEX বিষয়শ্রেণী:দ্রুত অপসারণের যোগ্য বিষয়শ্রেণী:স্প্যাম হিসাবে দ্রুত অপসারণের যোগ্য]] | cat প্রচারণামূলক লেখাযুক্ত বই label সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতাগুলো অপসারণ করুন (ব্যবহারকারী আলাপ পাতা ব্যতীত label অপসারিত পাতাসমূহের পুনর্নির্দেশনাগুলো অপসারণ করুন', label অপসারিত পাতাসমূহের উপপাতাগুলো অপসারণ করুন', label অপসারিত উপপাতাসমূহের আলাপ পাতাগুলো অপসারণ করুন', label অপসারিত উপপাতাসমূহের পুনর্নির্দেশনাগুলো অপসারণ করুন', label সকল অপসারিত উপপাতার পেছনসংযোগ সরান (শুধুমাত্র প্রবেশদ্বার এবং প্রধান নামস্থান থেকে label সকল পাতার পেছনসংযোগ সরান (শুধুমাত্র প্রবেশদ্বার এবং প্রধান নামস্থান থেকে label প্রতিটি ফাইলের ব্যবহার অপসারণ করুন (সকল নামস্থানে alert('আপনাকে একটি কারণ প্রদান করতে হবে এবং এর অন্তর্গত ব্যবহারকারী উপপাতাগুলির শীর্ষে একটি প্রদর্শনী বাক্স যুক্ত করে৷ বর্তমানে লগ ইন করা ব্যবহারকারী যার শেষ js' চালু আছে আমি এখন যা বললাম, হ্যাঁ। 'yes নজর তালিকায় যোগ করুন (স্থায়ীভাবে 'no নজর তালিকায় যোগ করবেন না", 'default আপনার সাইট পছন্দ অনুসরণ করুন', '1 week ১ সপ্তাহের জন্য যোগ করুন', '1 month ১ মাসের জন্য যোগ করুন', '6 months ৬ মাসের জন্য যোগ করুন' window একটি নতুন উইন্ডো খুলুন, খোলা উইন্ডোটি মনে রাখবেন। tab সম্ভব হলে একটি নতুন ট্যাবে খুলুন। blank একটি নতুন উইন্ডোতে জোর করে খুলুন, এমনকি যদি এমন একটি উইন্ডো বিদ্যমান থাকে label ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা খোলার সময়, এটি খুলুন', enumValues window একটি উইন্ডোতে, অন্যান্য ব্যবহারকারীর আলোচনা প্রতিস্থাপন tab একটি নতুন ট্যাবে blank সম্পূর্ণ নতুন উইন্ডোতে label টুইঙ্কল ডায়ালগে বড় লেখা ব্যবহার করুন', label নির্বাচিত টুইঙ্কল মডিউলগুলি বন্ধ করুন', helptip আপনি এখানে যা কিছু নির্বাচন করেন তা ব্যবহারের জন্য উপলব্ধ হবে না, তাই যত্ন সহকারে কাজ করুন। পুনরায় সক্রিয় করতে আনচেক করুন।', label শুধুমাত্র নির্বাচিত প্রশাসক মডিউলগুলি বন্ধ করুন', helptip আপনি এখানে যা কিছু নির্বাচন করেন তা ব্যবহারের জন্য উপলব্ধ হবে না, তাই যত্ন সহকারে কাজ করুন। পুনরায় সক্রিয় করতে আনচেক করুন।', label সকপাপেট তদন্ত প্রতিবেদন পাতা নজর তালিকায় যোগ করুন।', label IPv6 ঠিকানাগুলির জন্য, ডিফল্টরূপে /64 পরিসর ব্লক করার বিকল্পটি নির্বাচন করুন', label অবরুদ্ধ মেনু খোলার সময় ডিফল্টরূপে আংশিক ব্লক নির্বাচন করুন', helptip যদি ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই অবরুদ্ধ থাকে, তাহলে বর্তমান ব্লকের ধরণে ডিফল্ট করার পক্ষে এটি ওভাররাইড করা হবে', label অনির্দিষ্টকালের জন্য ব্যবহারকারীদের ব্লক করার সময় আলাপ পাতা খালি করুন', যদি ব্যবহারকারী একটি ফাইল মুছে ফেলার ট্যাগ স্থাপন করার পরে অবহিত করা উচিত label ডিফল্ট রূপে "প্রাথমিক আপলোডারকে অবহিত করুন" বক্সটি নির্বাচন করুন৷', মুছে ফেলার জন্য ট্যাগ করা পাতা নজর তালিকায় যোগ করার বিন্যাস। label ট্যাগ করার সময় চিত্র নজর তালিকায় যোগ করুন', ব্যবহারকারীর আলাপ পাতার নজর তালিকা বিন্যাস যদি কোনো বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। label বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার সময় প্রাথমিক আপলোডকারী ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা নজর তালিকায় যোগ করুন', label সুরক্ষার অনুরোধ করার সময় পাতা নজর তালিকায় যোগ করুন', label সুরক্ষা টেমপ্লেট দিয়ে ট্যাগ করার সময় পাতা নজর তালিকায় যোগ করুন', label সুরক্ষিত করার সময় চিত্র নজর তালিকায় যোগ করুন', পাতায় প্রস্তাবিত অপসারণের টেমপ্লেট প্রয়োগ করার সময় নজর তালিকার বিন্যাস। label ট্যাগ করার সময় নিবন্ধ নজর তালিকায় যোগ করুন', যদি, পাতায় প্রস্তাবিত অপসারণের টেমপ্লেট প্রয়োগ করার সময় পাতাটিকে তত্ত্বাবধান/টহল হিসাবে চিহ্নিত করুন (যদি পাতাটিতে বিশেষ:নতুন_পাতা থেকে যাওয়া হয়ে থাকে) label ট্যাগ করার সময় পাতাটিকে টহল/পর্যালোচিত হিসাবে চিহ্নিত করুন (যদি সম্ভব হয় label প্রস্তাবিত অপসারণ পূরণের কারণ', label আপনি প্রস্তাবিত অপসারণ-এর জন্য ট্যাগ করেছেন এমন সমস্ত পাতাগুলি আপনার ব্যবহারকারীর একটি লগ রাখুন', label প্রস্তাবিত অপসারণ-এর ব্যবহারকারী লগ উপপাতায় রাখুন', ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা খোলা থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সতর্কতা মেনু খোলার বিকল্প প্রত্যাবর্তন label টুইংকল রোলব্যাকের পরে ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে টুইংকল সতর্কতা মেনু খুলুন', helptip প্রাসঙ্গিক বাক্স নীচে টিক চিহ্ন দেওয়া থাকলে শুধুমাত্র কাজ করে।', কোন ধরনের ক্রিয়ার ফলে আলাপ পাতা খোলা উচিত। label এই ধরনের প্রত্যাবর্তনের পরে ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা খুলুন', অবদান বা সাম্প্রতিক পরিবর্তনের পাতাগুলি থেকে প্রত্যাবর্তন করার সময় আলাপ পাতা খোলা উচিত কিনা তা নির্ধারণ করে। যদি openTalkPage সত্যে নির্ধারণ করা হয়, তাহলে আলাপ পাতা খোলা হবে। label ব্যবহারকারীর অবদান বা সাম্প্রতিক পরিবর্তন গুলি থেকে প্রত্যাবর্তন করার সময় ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা খুলুন', helptip যখন এটি চালু থাকে, এটি কাজ করার জন্য পূর্ববর্তী বিন্যাসের পছন্দসই বিকল্পগুলি সক্রিয় করা আবশ্যক৷', label অবদান বা সাম্প্রতিক পরিবর্তন গুলি থেকে প্রত্যাবর্তন করার সময় পাতাটি পুনরায় লোড করবেন না", helptip যখন এটি চালু থাকে, টুইংকল প্রত্যাবর্তনের পরে অবদান বা সাম্প্রতিক পরিবর্তন পাতা পুনরায় লোড করবে না, আপনাকে একবারে একাধিক সম্পাদনা প্রত্যাবর্তন করার অনুমতি দিবে।", কোন ধরনের ক্রিয়ার ফলে সম্পাদনাকে অনুল্লেখ্য হিসাবে চিহ্নিত করা উচিত label এই ধরনের প্রত্যাবর্তনের সময় অনুল্লেখ্য সম্পাদনা হিসেবে চিহ্নিত করুন', setValues agf পুনর্বহাল (আস্থা রাখুন norm পুনর্বহাল vand পুনর্বহাল (ধ্বংসপ্রবণতা torev এই সংস্করণটি ফিরিয়ে আনুন কোন ধরনের ক্রিয়াকলাপের ফলে নজর তালিকায় জোর করে যোগ করা উচিত label এই ধরনের প্রত্যাবর্তনের সময় পাতা নজর তালিকায় যোগ করুন', setValues agf পুনর্বহাল (আস্থা রাখুন norm পুনর্বহাল vand পুনর্বহাল (ধ্বংসপ্রবণতা torev এই সংস্করণটি ফিরিয়ে আনুন label পাতা প্রত্যাবর্তন করার সময় কতক্ষণ দেখতে হবে', label স্বাভাবিক রোলব্যাক এর জন্য', helptip স্বাভাবিক" রোলব্যাকার মধ্য [পুনর্বহাল] লিঙ্ক থেকে যেগুলিকে আহ্বান করবেন।', label প্রত্যাবর্তনের আগে নিশ্চিতকরণ প্রয়োজন (সমস্ত ডিভাইস helptip কলম বা স্পর্শ ডিভাইস ব্যবহারকারীদের জন্য এবং দীর্ঘস্থায়ীভাবে সিদ্ধান্তহীন ব্যক্তিদের জন্য।', label প্রত্যাবর্তনের আগে নিশ্চিতকরণ প্রয়োজন (শুধুমাত্র মোবাইল ডিভাইস helptip মোবাইল ডিভাইসে থাকা কালীন সময়ে দুর্ঘটনাজনিত পুনর্বহাল এড়িয়ে চলতে।', label এই পাতা গুলিতে রোলব্যাক লিঙ্কগুলি দেখান৷', setValues diff পার্থক্য পাতায় others অন্যান্য ব্যবহারকারীদের অবদান পাতায় mine আমার অবদান পাতায় recent সাম্প্রতিক পরিবর্তন এবং সম্পর্কিত পরিবর্তন বিশেষ পাতা history ইতিহাস পাতায় label টেমপ্লেটে আপনার ব্যবহারকারী নাম যোগ করুন (যখন প্রযোজ্য label পছন্দসই স্বাগত টেমপ্লেট ব্যবহার করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্বাক্ষর যুক্ত হবে', label যদি সম্ভব হয় তবে অপসারণ প্রস্তাবনা দেওয়ার সময় পাতাটি পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করুন', খেয়াল করুন: টুইংকলের পছন্দসমূহ পরিবর্তনের সব থেকে সহজ পদ্ধতি হল\n এই ফাইলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরী করা হয়েছে। আপনি এখানে কোন পরিবর্তন\n করলে পরবর্তী সময়ে যখন আপনি টুইংকলের পছন্দসমূহ প্যানেলের "পরিবর্তন সংরক্ষণ করুন"\n বোতাম ক্লিক করবেন তখন এই পরিবর্তন মুছে ফেলা হবে। যদি এই ফাইল\n সম্পাদনা করেন, এটি নিশ্চিত হোন যে আপনি সঠিক জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করছেন।\n tooltip শুধুমাত্র বিদ্যমান পাতার জন্য।', label স্থানান্তর সুরক্ষা পরিবর্তন করুন', tooltip শুধুমাত্র বিদ্যমান পাতার জন্য।', label স্থানান্তর সুরক্ষা পরিবর্তন করুন label তৈরি সুরক্ষা পরিবর্তন করুন', tooltip শুধুমাত্র বিদ্যমান নয় এমন পাতার জন্য।', tooltip সুরক্ষা লগ এবং পাতার ইতিহাসের জন্য।' alert("আপনি খুবই কঠোর প্রশাসক! আপনাকে অব্যশই একটি কারণ উল্লেখ করতে হবে। label পুনরুদ্ধার করা পাতাগুলির আলাপ পাতা পূর্বে বিদ্যমান থাকলে, সেগুলিও পুনরুদ্ধার করুন', label: title editProt সম্পূর্ণরূপে পাতা সৃষ্টিকরণ সুরক্ষিত if (numProtected 0 confirm('আপনি সম্পূর্ণরূপে সুরক্ষিত numProtected টি পাতা পুনরুদ্ধার করতে চলেছেন। আপনি কি নিশ্চিত alert('আপনাকে একটি কারণ দিতে হবে tooltip পৃষ্ঠাটিতে প্রকৃত সুরক্ষা প্রয়োগ করুন।', label সুরক্ষা টেমপ্লেটসহ পাতা ট্যাগ করুন', tooltip যদি সুরক্ষা প্রদানকারী প্রশাসক সুরক্ষা ট্যাগ যোগ করতে ভুলে যান তবে আপনি ট্যাগ যোগ করতে পারেন', label অমীমাংসিত পরিবর্তন সুরক্ষা পরিবর্তন', label কারণ (সুরক্ষা লগের জন্য tooltip RfPP-তে অনুরোধ করা হয়েছিল, সুরক্ষা লগে একটি কারণ যোগ করুন।' label সুরক্ষা টেমপ্লেট পছন্দ করুন { label বাধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারী আলাপ পাতা (সম্পূর্ণ value pp-usertalk { label উচ্চমাত্রায় প্রদর্শনকৃত টেমপ্লেট value pp-template এই অধিকার বাংলা উইকিতে নেই। { label জীবজী নীতিমালা লঙ্ঘন (অমীমাংসিত পরিবর্তন value pp-pc-blp { label উচ্চমাত্রায় প্রদর্শনকৃত পাতা (স্থানান্তর value pp-move-indef //উচ্চ ঝুঁকির টেমপ্লেটে প্রশাসক সুরক্ষা এখানে কমা হবে না, নতুন অপশন যুক্ত করলে কমা হবে typereason বাধাপ্রাপ্ত অবস্থায় ব্যবহারকারী আলাপ পাতার অপব্যবহার'; typereason শিরোনাম নিয়ে স্থানান্তর যুদ্ধ'; var rppName উইকিপিডিয়া:পাতা সুরক্ষার আবেদন'; summary সুরক্ষা টেমপ্লেট সরানো হচ্ছে'; !confirm('আপনি নিজেকেই বাধাপ্রদান করতে যাচ্ছেন! আপনি কী নিশ্চিত যে আপনি এটি-ই করতে চান label ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় বাধা প্রদানের টেমপ্লেট যোগ করুন', label নির্দিষ্ট পাতায় সম্পাদনা থেকে বাধাদান', label নিজের আলাপ পাতা সম্পাদনা', label যেকোনো আইপি ঠিকানা ব্যবহারে স্বয়ংক্রিয়বাধাদান (কঠোর বাধাদান label এই আইপি ঠিকানা দিয়ে প্রবেশকৃত ব্যবহারকারীকে বাধাদান (কঠোর বাধাদান label এই ব্যবহারকারীর পাতা ও আলাপের পাতা নজর তালিকায় রাখুন', label কারণ (বাধাদান লগের জন্য label আলাপ পাতা টেমপ্লেট পছন্দ করুন label আপনাকে বাধাদান করা হয়েছে label আলাপ পাতায় মেয়াদোত্তীর্ণের সময় অন্তর্ভূক্ত করবেন না', label আলাপ পাতার প্রবেশাধিকার বন্ধ', label ইমেইল পাঠানো থেকে বাধাপ্রাপ্ত', summary সম্পাদনা করা থেকে আপনার আইপিকে বাধা দেওয়া হয়েছে', summary আপনাকে সম্পাদনা করা থেকে বাধা দেওয়া হয়েছে', summary আপনাকে সম্পাদনা করা থেকে অসীম মেয়াদে বাধা দেওয়া হয়েছে', summary আপনাকে সম্পাদনা করা থেকে বাধা দেওয়া হয়েছে এবং আলাপ পাতার প্রবেশাধিকার বন্ধ', { label বাধাপ্রাপ্ত অবস্থায় ব্যবহারকারী আলাপ পাতার অপব্যবহার value uw-talkrevoked { label প্রচারণামূলক ব্যবহারকারী নাম, কঠোর বাধাদান value uw-spamublock { label প্রচারণামূলক ব্যবহারকারী নাম, নমনীয় বাধাদান value uw-softerblock { label ব্যবহারকারী নাম লঙ্ঘন, নমনীয় বাধাদান value uw-ublock { label ব্যবহারকারী নাম সুপরিচিত ব্যক্তির প্রতিনিধিত্ব করছে, নমনীয় বাধাদান value uw-ublock-wellknown { label ব্যবহারকারী নাম অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করছে, নমনীয় বাধাদান value uw-causeblock { label ব্যবহারকারী নাম লঙ্ঘন, ধ্বংসপ্রবণতা-কেবল অ্যাকাউন্ট value uw-vaublock label আংশিক বাধাদানের সাধারণ কারণ', label সম্প্রসারিত আংশিক বাধাদানের কারণ', হতে tw-since সর্বশেষ সম্পাদনা পার্থক্য ও পূর্বের ব্যবহারকারীর সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য দেখান আমার থেকে tw-sincemine সর্বশেষ সম্পাদনা পার্থক্য ও আমার সর্বশেষ সংস্করণের পার্থক্য দেখান মন্তব্যের অনুরোধের পূর্বে খেয়াল করুন * কোনো ব্যবহারকারী সংক্রান্ত সমস্যার জন্য প্রথমে ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন, এবং প্রয়োজনে তৃতীয় পক্ষের সাহায্য নিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করুন। মন্তব্যের অনুরোধে মন্তব্যকারীদের জন্য পরামর্শ * মন্তব্যের অনুরোধ কোনো ভোটাভুটি নয়। ঐকমত্যের ওপরই এখানে জোর দেওয়া হয়, কোনো পক্ষের ভোটের পরিমাণ এখানে গুরুত্বপূর্ণ নয়। * অন্য ব্যবহারকারীর ওপর আস্থা রাখুন এবং শিষ্টাচার মেনে চলুন। * যেখানে মধ্যস্ততা করা সম্ভব, সেখানে তা করুন। সবাইকে আলাদা করার পরিবর্তে একটি এক করার চেষ্টা করুন। * প্রয়োজনে ব্যবহারকারীদের উইকিবই নীতি ও রচনাশৈলী সম্পর্কে জানান। বন্ধ=এই অনুরোধে মন্তব্যের সময় শেষ হয়েছে। সমাধান=এই অনুরোধটি সফলভাবে সমাধান করা হয়েছে। ইন্টারফেসের প্রশাসকের জন্য নিম্নোক্ত অধিকারগুলো যুক্ত করা প্রয়োজন * যেকোন নামস্থানের পাতা suppressredirect বা পুননির্দেশ ছাড়াই পাতা অপসারণ * যেকোন নামস্থানের পাতার বিষয়বস্তুর রূপ পরিবর্তন * মিডিয়াউইকি নামস্থানের পাতা অপসারণ (পুনশ্চঃ প্রশাসকও অপসারণ করতে পারেন না) নতুন দুটি ব্যবহারকারী দল সৃষ্টি নিম্নোলিখিত প্রয়োজনীয় এক্সটেনশনসমূহ যুক্ত করন- * একজন ইন্টারফেস প্রশাসক অব্যশই বিশ্বস্ত এবং অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীই হবেন। বিষয়বস্তুর রূপ পরিবর্তন ইন্টারফেস প্রশাসকের কাজের সাথে কীভাবে সম্পৃক্ত বিষয়টি স্পষ্ট নয়, এটা বাদে অন্যান প্রয়োজনীয় অধিকারগুলো যোগ করা যায়। তবে প্রশাসকগণ গ্যাজেট সংক্রান্ত পাতা বাদে মিডিয়াউইকি নামস্থানের অন্যান পাতা অপসারণ করতে পারেন। * ব্যবহারকারী দল তৈরিতে সমর্থন আশাবাদী এর মাধ্যমে প্রকল্পটি আরও দ্রুত এগিয়ে চলবে। আমি কিছুদিন পূর্বে এসংক্রান্ত কয়েকটি পাতা তৈরি ও সংশোধন করেছিলাম। (যেমন উইকিবই:পর্যালোচক ও উইকিবই:স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ তবে অধিকারগুলোর প্রস্তাবের সাথে সাথে এগুলোতে কোন সুবিধা যুক্ত থাকবে সেই বিষয়টি স্পষ্ট করাও প্রয়োজন। আমি দলগুলোতে নিম্নোক্ত সুবিধা যোগ করার প্রস্তাব রাখছি, কারও নিজের সম্পাদনা সয়ংক্রিয়ভাবে পরীক্ষিত হিসাবে চিহ্নিত (autopatrol) অন্যের সম্পাদনা পরীক্ষিত বলে চিহ্নিত করা (patrol) সাম্প্রতিক পরিবর্তনের পরীক্ষিত চিহ্ন দেখাও (patrolmarks) একটি নির্দিষ্ট পাতার সর্বশেষ ব্যবহারকারীর সম্পদনা পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনুন (rollback) পাতা স্থানান্তরের সময় মূল পাতা থেকে পুনর্নির্দেশ তৈরী করছে না (suppressredirect) উভয় অধিকার প্রশাসক দিতে বা প্রত্যাহার করে নিতে পারবেন। অধিকারগুলো তৈরির পাশাপাশি এগুলো প্রদানের নীতিমালা থাকাটাও জরুরি। আমি নীতিমালা হিসাবে নিচের লেখাগুলো প্রস্তাব করছি, পর্যালোচক শুধুমাত্র নিজের কোন সম্পাদনা বা কোন ধ্বংসপ্রবণ সম্পাদনা বাতিলের ক্ষেত্রেই রোলব্যাক অধিকার ব্যবহার করবেন। এছাড়া সকল গঠনমূলক সম্পাদনা পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করতে পারবেন। পর্যালোচক অধিকার পেতে মূল, উইকিশৈশব ও রন্ধনপ্রণালী নামস্থানে অন্তত ১৫০ সম্পাদনা সহ মোট সম্পাদনা সংখ্যা ২০০ হতে হবে এবং উল্লেখযোগ্য ধ্বংসপ্রবণতা বিরোধী কাজের রেকর্ড থাকতে হবে। অন্য উইকিমিডিয়া প্রকল্পে কাজ করার অভিজ্ঞতা ও বিবেচনায় আনা যেতে পারে। অ্যাকাউন্টের বয়স কমপক্ষে ৩০ দিন হতে হবে। স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ অধিকার পেতে মূল, উইকিশৈশব ও রন্ধনপ্রণালী নামস্থানে কমপক্ষে ২০টি পাতা তৈরি করতে হবে এবং পাতাগুলোর মান ভালো হতে হবে। * কোন ধরনের এক্সটেনশন যোগ করা হবে তা উল্লেখ করতে অনুরোধ করছি। যে-কোনো প্রশাসক-ই কোনো ব্যবহারকারীর জন্য স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ সুবিধা যোগ করতে পারেন, যে-সকল ব্যবহারকারী নিয়মিত নতুন বই তৈরি করেন ও সম্পাদনা করেন, এবং যাঁরা উইকিবইয়ের নীতিমালা সম্পর্কে পরিচিত ও তা সম্পাদনা ও বিষয়বস্তু যোগের ক্ষেত্রে মেনে চলেন। সচারচর যে-সকল ব্যবহারকারী উইকিবইয়ে মূল, উইকিশৈশব ও রন্ধনপ্রণালী নামস্থানে ২০টিরও বেশি মানসম্মত পাতা তৈরি করেছেন তাদেরকেই এই অধিকার দেওয়া হয়। আপনি যদি আপনার বা অন্য কোনো ব্যবহারকারীর জন্য স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ অধিকারের আবেদন করতে চান তবে অনুগ্রহপূর্বক উইকিবই:অধিকারের আবেদন/স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ পাতায় নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদন করুন। পরবর্তীতে একজন প্রশাসক আপনার আবেদন বিবেচনার করে তাঁর সিদ্ধান্ত জানাবেন। স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক সুবিধাপ্রাপ্ত একজন ব্যবহারকারীও পাতা তৈরি করতে পারেন । মিডিয়াউইকি সফটওয়্যার অবিলম্বে পাতাটিকে বিশেষ:নতুন_পাতাসমূহ এর তালিকাভুক্ত করে কিন্তু স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীর তৈরি পাতাটিকে হলুদ রঙে প্রদর্শন করে না। সফটওয়্যার (কোন ব্যক্তির পরিবর্তে) পাতাটিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করে। স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ অধিকারটি আমাকে পাতা তৈরিতে সাহায্য করবে না, এটি এরকম কিছু করবে না। এই ব্যবহারকারী অধিকারটি উল্লেখযোগ্য ও পরিষ্কার পাতা সৃষ্টিকারীদের দেওয়া হয় কারণ এটা নতুন পাতাসমূহ পরীক্ষক ব্যবহারকারীদের কাজের চাপ কমায় — পাতা সৃষ্টিকারীদের সাহায্যের জন্য নয়''। অনভিজ্ঞ সম্পাদক এই অধিকারটি আমাদের মানব-ভিত্তিক প্রদর্শিত প্রোগ্রামকে পাশ কাটায় সুতরাং সম্প্রদায়ের মাঝে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে যে, আপনি সবসময় উল্লেখযোগ্য বিষয়ের উপর ভালো পাতা তৈরি করেন। আপনার যদি সামান্য অভিজ্ঞতা থাকে বা আপনার অভিজ্ঞতা যদি এটা নির্দেশ করে যে আপনি উইকিবইয়ের নীতিমালা ও নির্দেশিকা ভালোভাবে আয়ত্ত্ব করতে পারেন নি সেক্ষেত্রে আপনি এই অধিকারের জন্য বিবেচিত হবেন না । নতুন পাতাসমূহ পরীক্ষক শুধুমাত্র সেইসব ব্যবহারকারীরাই স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক অধিকারটি ব্যবহার করতে পারেন যারা নতুন পাতা তৈরি করেন। এই ব্যবহারকারী অধিকারটি শুধুমাত্র একটি নতুন পাতা তৈরির পর উপকারী। পাতা সম্প্রসারক ব্যবহারকারী অধিকারটি শুধু নতুন তৈরি পাতায় প্রভাব ফেলে। আপনি যদি একটি পাতা সম্প্রসারণ করেন যা পূর্বে অন্য কেউ তৈরি করেছেন বা নিবন্ধে একটি পুণঃনির্দেশ তৈরি করেন তাহলে এই ব্যবহারকারী অধিকারটির প্রয়োজন নেই। উইকিবই:অধিকারের আবেদন/স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ পাতায় আপনি নিজের জন্য বা অন্য ব্যবহারকারীর জন্য অধিকারটি যুক্ত করার প্রস্তাব করতে পারেন। এখানের সকল জাভাস্ক্রিপ্ট মিনার্ভানিউ আবরণ ব্যবহারকারীদের জন্য লোড হবে এখানের সকল সিএসএস মিনার্ভানিউ আবরণ ব্যবহারকারীদের জন্য লোড হবে এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: label সংযুক্ত নিবন্ধ (টেমপ্লেট দ্বারা সমর্থিত হলে description সহায়ক লিঙ্কগুলির ছোট একটি তালিকাসহ স্বাগত বার্তা', description কিছু সহায়ক লিঙ্ক এবং বিস্কুটের থালাসহ একটি স্বাগত বার্তা', description অনেকগুলো লিঙ্কের বড় টেবিলসহ স্বাগত বার্তা', description অ-বাংলা অক্ষর যুক্ত ব্যবহারকারী নামের ব্যবহারকারীদের জন্য স্বাগত', description প্রথমবার লেখা বই/বইয়ের পৃষ্ঠা উল্লেখযোগ্যতার নীতিমালা পূরণ করেনি এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description প্রাথমিক সম্পাদনা পরীক্ষামূলক বলে মনে হচ্ছে এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description প্রাথমিক সম্পাদনা ধ্বংসপ্রবণতা বলে মনে হচ্ছে এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description প্রাথমিক সম্পাদনা নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নীতি মেনে চলে না এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description স্প্যামিং বিরোধী নীতিমালার অতিরিক্ত আলোচনাসহ স্বাগত', description শিশুতোষ বা শিশুবান্ধব নয় এমন ভাষায় নিবন্ধ তৈরি করেছেন এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description স্বার্থের সংঘাত থাকতে পারে এরকম একটি বিষয় সম্পাদনা করেছেন এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description কোন বই থেকে তথ্য মুছে ফেলেছে এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description ভুল নামস্থানে পাতা তৈরি করেছেন এমনন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', 'বেনামী ব্যবহারকারীদের স্বাগত জানানোর টেমপ্লেট description একটি অ্যাকাউন্ট তৈরিতে উৎসাহিত করে বেনামী ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description পরীক্ষামূলক সম্পাদনা করেছেন এমন বেনামী ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description ধ্বংসপ্রবণতা বা অগঠনমূলক সম্পাদনা করেছেন এমন বেনামী ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description ধ্বংসপ্রবণতার বিরুদ্ধে বা গঠনমূলক সম্পাদনা করেছেন এমন বেনামী ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description পাতা থেকে তথ্য মুছে ফেলেছেন এমন বেনামী ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description রন্ধনপ্রণালী বিষয়ে আপাত আগ্রহী এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description উইকিশৈশব (শিশুতোষ) বিষয়ে আপাত আগ্রহী এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে আপাত আগ্রহী এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত', description এডিটাথন বা প্রতিযোগিতায় আমন্ত্রণ জানান (স্বাগত টেমপ্লেট নয় description ব্যবহারকারীকে উইকিবই অভিযানে আমন্ত্রণ জানান (স্বাগত টেমপ্লেট নয় 'বাংলা ব্যতীত অন্যান্য ভাষায় স্বাগত description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা এখানে তালিকাভুক্ত নয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা আরবি বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা ইংরেজি বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা ওড়িয়া বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা কোরীয় বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা চীনা বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা জাপানি বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা জার্মান বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা পর্তুগিজ বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা ফরাসি বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা মারাঠি বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা মালয়ালম বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা রুশ বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা স্প্যানিশ বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', description যে সকল ব্যবহারকারীর প্রথম ভাষা সুইডিশ বলে মনে হয় তাদের জন্য স্বাগত', label আপনি একটি মেইল পেয়েছেন tooltip যে পাতায় আলোচনাটি হচ্ছে তার নাম। যেমন, ‘ব্যবহারকারী আলাপ:Yahya’ অথবা ‘উইকিপিডিয়া আলোচনা:টুইংকল’। সব আলাপ পাতা, উইকিপিডিয়া নামস্থান ও টেমপ্লেট নামস্থানে সীমাবদ্ধ।", tooltip যে অনুচ্ছেদে আলোচনাটি হচ্ছে তার শিরোনাম। উদাহরণস্বরূপ, ‘একত্রীকরণের প্রস্তাব’।", tooltip আলোচনা পাতার প্রাসঙ্গিক থ্রেডের শিরোনাম', tooltip আপনি যে মেইলটি পাঠিয়েছেন তার বিষয়।' উইকিবই সম্পাদনা করার সময় দয়া করে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন * নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখুন এটি উইকিবইয়ের অন্যতম মূল নীতি। * কোনও সম্পাদনা যুদ্ধ বা সক পাপেট্রি (একাধিক অ্যাকাউন্টের অপব্যবহার) করবেন না। * কোন পাতায় ঝামেলাপূর্ণ বিষয়বস্তু যোগ করবেন না, যেমন: কপিরাইটযুক্ত লেখা, অপমানজনক, বিজ্ঞাপন বা প্রচারমূলক বার্তা, এবং এমন কোন অপ্রাসঙ্গিক লেখা যা কোনও বইয়ের বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত নয়; এটি করার ফলে আপনার অ্যাকাউন্ট বা আইপি সম্পাদনা করা থেকে অবরুদ্ধ বা ব্লকডহবে। * আলোচনা বা ফোরাম হিসাবে আলাপ পাতাগুলো ব্যবহার করবেন না কারণ উইকিবই কোন ফোরাম বা যোগাযোগ মাধ্যম নয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: 'দৈর্ঘ্যে কমপক্ষে একটি অক্ষর স্ট্রিং থাকতে হবে ['no-content-error ত্রুটি: কোন সংক্ষিপ্ত নির্দিষ্ট ছিল না এবং ' প্যারামিটার নির্ধারণ করা হয়নি।', | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক ১. নিচের বাক্সে এই টেমপ্লেট যোগ করুন। এই টেমপ্লেটটি ইতিমধ্যে প্রাকলোড হয়ে থাকলে কিছু করতে হবে না। | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক ৪. আপনার পরিবর্তনটি সংরক্ষণ করুন। * আবেদনের প্রক্রিয়াকালে এই পাতাটি নজরে রাখুন, যাতে কোনো প্রশ্নে আপনি দ্রুত উত্তর দিতে পারেন। এই গ্ৰন্থে বোঝানো হয়েছে মানব জীবনের সূচনা হওয়ার পর থেকে, মানুষ সবসময় প্রকৃতিকে বুঝতে চেয়েছে, সৃষ্টির পরিকল্পনায় তার নিজস্ব স্থান এবং জীবনের উদ্দেশ্য বুঝতে চেয়েছে। সত্যের এই অন্বেষণে, বহু শতাব্দী এবং বৈচিত্র্যময় সভ্যতার মধ্যে, সংগঠিত ধর্ম মানবজীবনকে আকার দিয়েছে এবং অনেকাংশে, ইতিহাসের গতিপথ নির্ধারণ করেছে। আল-কুরআন, ইসলামি বিশ্বাসের প্রধান উৎস, মুসলমানদের দ্বারা বিশ্বাস করা একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যা সম্পূর্ণ ঐশ্বরিক উৎস। মুসলমানরাও বিশ্বাস করে যে এতে সমস্ত মানবজাতির জন্য ঐশ্বরিক দিক নির্দেশনা রয়েছে। যেহেতু কুরআনের বাণী সর্বকালের জন্য বলে মনে করা হয়, তাই এটি প্রতিটি যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক হওয়া উচিত। কুরআন কি এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়? এই পুস্তিকাটিতে, লেখক প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের আলোকে কুরআনের ঐশ্বরিক উৎস সম্পর্কিত মুসলিম বিশ্বাসের একটি বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ দিতে চেয়েছেন। নীচে তালিকাভুক্ত নয় এমন বেশ কয়েকজন ব্যক্তিও এই বইটিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। অবদানকারীদের সম্পাদনা করতে এবং এই তালিকায় নিজেদের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। সাহিত্য ও কবিতা সমস্ত সংস্কৃতি মানুষের অভিব্যক্তি এবং সৃজনশীলতার উপকরণ হয়ে উঠেছে। বিশ্ব এমন এক যুগের সাক্ষী ছিল যখন সাহিত্য ও কবিতা অবস্থানের গর্ব দখল করেছিল, যা এখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপভোগ করে। মুসলিমসহ অমুসলিমরা একমত যে কুরআন পৃথিবীর মুখে শ্রেষ্ঠত্ব সর্বোত্তম আরবি সাহিত্য। কুরআন নিম্নলিখিত আয়াতে মানবজাতিকে চ্যালেঞ্জ করেঃ কুরআনে এই সম্পর্কিত তথ্য উল্লেখ রয়েছে: কুরআনের এই আয়াতটি ও মহাবিস্ফোরণ তথ্যের মধ্যে যে এক অদ্ভুত সামঞ্জস্য রয়েছে তা অপরিহার্য! ১৪০০ বছর আগে আরবের মরুভূমিতে প্রথম প্রকাশিত একটি বইতে কীভাবে এই গভীর বৈজ্ঞানিক সত্য থাকতে পারে? সাম্প্রতিক সময়ে আধুনিক বিজ্ঞান উন্নত হওয়ায় আবিষ্কার করেছে যে একটি পরমাণুকেও বিভক্ত করা সম্ভব। পরমাণুকে যে আরও বিভক্ত করা যেতে পারে তা বিংশ শতাব্দীর একটি বিকাশ। চৌদ্দ শতাব্দী আগে এই ধারণাটি একজন আরবের কাছেও অস্বাভাবিক মনে হতো। তাদের জন্য ধরা ছিল এমন এক সীমা যার বাইরে কেউ যেতে পারে না। তবে নিম্নলিখিত কুরআনের আয়াতটি এই সীমাকে স্বীকার করতে অস্বীকার করে: এই আয়াতটি শুধুমাত্র ঈশ্বরের সর্বজ্ঞতা, গোপন বা প্রকাশ্য সমস্ত বিষয়ে তাঁর জ্ঞানকে নির্দেশ করে না, বরং ইসলামের সত্যতা মানুষের কাছে তুলে ধরে। এটি তারপর আরও এগিয়ে যায় এবং বলে যে ঈশ্বর পরমাণুর চেয়ে ছোট বা বড়সহ সবকিছু সম্পর্কে অবগত। এইভাবে আয়াতটি স্পষ্টভাবে দেখায় যে পরমাণুর চেয়েও ছোট কিছুর অস্তিত্ব থাকা সম্ভব, যা আধুনিক বিজ্ঞান সম্প্রতি আবিষ্কার করেছে। এছাড়াও কুরআনে আরও একটি আয়াতে এটি উল্লেখ রয়েছে: নিম্নলিখিত কুরআনী আয়াতটি একবার বিবেচনা করুন: বিজ্ঞানে অগ্রগতি হওয়ার পরেই, আমরা কি এখন জানি যে সাইটোপ্লাজম, কোষের মৌলিক পদার্থটি ৮০% জল দিয়ে গঠিত। আধুনিক গবেষণায় আরও জানা গেছে যে বেশিরভাগ জীব ৫০% থেকে ৯০% জল নিয়ে গঠিত এবং প্রতিটি জীবিত সত্তার অস্তিত্বের জন্য জলের প্রয়োজন। নিম্নলিখিত আয়াতটি পানি থেকে প্রাণী সৃষ্টিকে বোঝায়ঃ নিম্নলিখিত আয়াতে পানি থেকে মানুষের সৃষ্টিকে বোঝায়: ফল হল উচ্চতর উদ্ভিদের প্রজননের শেষ পণ্য। ফলের পূর্ববর্তী পর্যায়টি হল ফুল, যার পুরুষ এবং মহিলা অঙ্গ (পুংকেশর এবং ডিম্বাণু) রয়েছে। ফুলে পরাগ বাহিত হয়ে গেলে, ফলে পরিণত হয়, যা পরিপক্ক হয় এবং বীজ মুক্ত করে। তাই সকল ফলই ইস্রাহে পুরুষ ও স্ত্রী অঙ্গের অস্তিত্বকে বোঝায়; একটি সত্য যা কুরআনে উল্লেখ করা রয়েছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে। কিছু প্রজাতিতে, ফল অ-নিষিক্ত ফুল (প্যারথোকার্পিক ফল যেমন – কলা, নির্দিষ্ট ধরণের আনারস, ডুমুর, কমলা, লতা ইত্যাদি থেকে আসতে পারে। তাদের নির্দিষ্ট যৌনের বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। এটি মানুষ, প্রাণী, উদ্ভিদ এবং ফল ছাড়া অন্য জিনিসকেও বোঝায়। এটি বিদ্যুতের মতো একটি বৈশিষ্ট্যের কথাও উল্লেখ করতে পারে যেখানে পরমাণুগুলি নেতিবাচক এবং ইতিবাচকভাবে চার্জযুক্ত ইলেকট্রন এবং প্রোটন নিয়ে গঠিত। এই আয়াতে কুরআনের ভাষায় বলা হয়েছে যে, সবকিছু জোড়ায় তৈরি করা হয়, যার মধ্যে এমন কিছু রয়েছে এমন কিছু যা মানুষ বর্তমানে জানে না এবং পরে আবিষ্কার করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে পশুপাখি সম্প্রদায়ের মধ্যে বাস করে। যেমন, তারা বাস এবং কাজ একসাথে করে থাকে। কয়েক বছর আগে একদল আরব সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করেছিল। কুরআন থেকে ভ্রূণবিদ্যা সম্পর্কিত এবং কুরআনের নির্দেশ অনুসরণ করেঃ কুরআন থেকে সংগৃহীত সমস্ত তথ্য ইংরেজিতে অনুবাদ অধ্যাপক (ডঃ) কিত মুরের কাছে উপস্থাপন করা হয়, যিনি কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্রূণবিদ্যার অধ্যাপক এবং অ্যানাটমি বিভাগের চেয়ারম্যান ছিলেন। বর্তমানে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ভ্রূণবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অন্যতম সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ ছিলেন এবং ২০১৯ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ভ্রূণবিদ্যা সম্পর্কিত কুরআনে উপস্থিত তথ্য সম্পর্কে তাকে তার মতামত দিতে বলা হয়েছিল। তাঁর কাছে উপস্থাপিত কুরআনীয় আয়াতের অনুবাদ যত্নসহকারে পরীক্ষা করার পর ডঃ মুর বলেন, কুরআনে উল্লিখিত ভ্রূণবিদ্যা সম্পর্কিত বেশিরভাগ তথ্য ভ্রূণবিদ্যার ক্ষেত্রে আধুনিক আবিষ্কারের সাথে নিখুঁতভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং তাদের সাথে কোনোভাবেই বিরোধ করে না। তিনি আরও বলেন, তবে কয়েকটি আয়াত রয়েছে, যার বৈজ্ঞানিক নির্ভুলতা সম্পর্কে তিনি মন্তব্য করতে পারেননি। তিনি বলতে পারেননি যে বিবৃতিগুলি সত্য না মিথ্যা, কারণ তিনি নিজেই এতে থাকা তথ্য সম্পর্কে অবগত ছিলেন না। ভ্রূণবিদ্যা নিয়ে আধুনিক লেখা ও গবেষণায় এই তথ্যের কোনও উল্লেখও ছিল না। 'আলাক' শব্দের অর্থ জমাট বাঁধা রক্তের অর্থাৎ এমন কিছু যা আটকে থাকে, জোঁকের মতো পদার্থ। ডাঃ কিথ মুরের কোন জ্ঞান ছিল না যে প্রাথমিক পর্যায়ে একটি ভ্রূণ জোঁকের মতো দেখা যায় কিনা। এটি পরীক্ষা করার জন্য তিনি তার পরীক্ষাগারে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী মাইক্রোস্কোপের নীচে ভ্রূণের প্রাথমিক স্তর অধ্যয়ন করেছিলেন এবং তিনি যা দেখেছিলেন তা একটি জোঁকের চিত্রের সাথে তুলনা করেছিলেন এবং দুটির মধ্যে আকর্ষণীয় সাদৃশ্য দেখে তিনি অবাক হয়েছিলেন! একইভাবে, তিনি কুরআন থেকে ভ্রূণবিদ্যা সম্পর্কে আরও তথ্য অর্জন করেছিলেন, যা এখনও পর্যন্ত তার জানা ছিল না। ডাঃ কিথ মুর কুরআন ও হাদিসে উল্লিখিত ভ্রূণ সংক্রান্ত তথ্য সম্পর্কিত প্রায় আশিটি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। কুরআন এবং হাদিসে থাকা তথ্য ভ্রূণবিদ্যার ক্ষেত্রে সর্বশেষ আবিষ্কারের সাথে সম্পূর্ণ একমত ছিল উল্লেখ করে অধ্যাপক মুর বলেন, ড. কিথ মুর এর আগে দ্য ডেভেলপিং হিউম্যান বইটি লিখেছিলেন। কুরআন থেকে নতুন জ্ঞান অর্জনের পর, তিনি ১৯৮২ সালে একই বইয়ের দ্য ডেভেলপিং হিউম্যান তৃতীয় সংস্করণ লিখেছিলেন। বইটি একক লেখকের দ্বারা লিখিত সেরা চিকিৎসা বইয়ের জন্য একটি পুরষ্কারের প্রাপক ছিল। এই বইটি বিশ্বের বেশ কয়েকটি প্রধান ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং চিকিৎসা অধ্যয়নের প্রথম বছরে ভ্রূণবিদ্যার পাঠ্যপুস্তক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। ১৯৮১ সালে, সৌদি আরবের দাম্মামে সপ্তম মেডিকেল কনফারেন্স চলাকালীন, ডাঃ মুর বলেছিলেন, ভ্রূণ পর্যায়ে, পুরুষ ও মহিলাদের প্রজনন অঙ্গ, অর্থাৎ, অণ্ডকোষ এবং ডিম্বাশয়, মেরুদণ্ডের কলাম এবং একাদশ ও দ্বাদশ পাঁজরের মধ্যে কিডনির কাছে তাদের বিকাশ শুরু করে। পরে তারা নেমে আসে; স্ত্রী গোনাড (ডিম্বাশয়) শ্রোণীতে থেমে যায় যখন পুরুষ গোনাড (অন্ডকোষ) জন্মের আগে তাদের বংশবৃদ্ধি অব্যাহত রাখে যাতে ইনগুইনাল ক্যানেল হয়ে অন্ডকোষে পৌঁছায়। এমনকি প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেও প্রজনন অঙ্গের অবতারণার পর, এই অঙ্গগুলি তাদের স্নায়ু সরবরাহ এবং পেটের মহাধমনী থেকে রক্ত ​​​​সরবরাহ পায়, যা মেরুদন্ডের (মেরুদন্ডের কলাম) এবং পাঁজরের মাঝখানে অবস্থিত। এমনকি লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাশন এবং শিরাস্থ রিটার্ন একই এলাকায় যায়। এই টেমপ্লেটটি অবশ্যই উপকল্পন করতে হবে{{ নিবাস: কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত। পেশা: অবসরপ্রাপ্ত কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। শখ: বই পড়া ও লেখালেখি। বাক্য অদল-বদল করবেন না। এটির উপর অনেকগুলি টেমপ্লেট নির্ভর করে, বাক্য অদল-বদল করলে সেগুলিতে বাক্য গঠন ভুল আসতে পারে। "টেমপ্লেট আলোচনা:Uw-block" দেখুন। * দয়া করে বাধা অপসারণের যুক্তিযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা করুন যাতে আপনার বাধাটি পর্যালোচনা করতে সুবিধা হয়, আপনি যেকোন সময় আপনার আবেদনটি পরিবর্তন করতে পারেন। if গ্রহণ accept অনুরোধ মঞ্জুরের কারণ [[বিষয়শ্রেণী:অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরুদ্ধ ব্যবহারকারীর টেমপ্লেট PAGENAME এই টেমপ্লেটটি নিম্নে উল্লেখিত ফরম্যাট অনুসরণ করে ব্যবহার করুন। এই টেমপ্লেটটি উইকিশৈশব:ছড়ার ছড়াছড়ি বইয়ের পরিভ্রমণে ব্যবহৃত হয়। উইকিশৈশব থেকে উইকিবইয়ে স্বাগত! আমরা এমন কিছু সম্পাদকদের একটি দল যারা উইকিবইয়ে শিশু বিষয়ক ও শিশুতোষ বইয়ের মান উন্নত করার চেষ্টা করে। আমাদের একজন সদস্য লক্ষ্য করেছেন যে আপনি উইকিশৈশব নামস্থানের বই বা পৃষ্ঠাগুলো সম্পাদনার সাথে জড়িত; বোর্ডে একজন নতুন আগ্রহী সম্পাদক পেয়ে খুব ভাল লাগছে। আপনার উইকি-যাত্রায়, এখানে কয়েকটি প্রাসঙ্গিক বিষয় রয়েছে: * আপনি নির্ভরযোগ্য ও মানসম্পন্ন তথ্য যোগ করে বই/বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোর গুণমানে একটি বড় পার্থক্য তৈরি করতে পারেন। | description এই ব্যবহারকারী বাংলা উইকিবইয়ের একজন স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক | usercat বিষয়শ্রেণী:উইকিবই স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক]] | nocat yes স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত বিষয়শ্রেণী অক্ষম করে (default no) | sortkey আপনি যদি একাধিক শীর্ষ আইকন ব্যবহার করেন, তাহলে একটি সংখ্যাবাচক আর্গুমেন্ট ব্যবহার করে আপনি এই শীর্ষ আইকনটির ক্রম নির্ধারণ করতে পারবেন। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারী শীর্ষ আইকন ব্যবহারকারী দল টেমপ্লেট]] cfg['experiment-blurb-template ব্যবহারকারীগণ $1 এবং $2 এই টেমপ্লেট সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন।" cfg['experiment-blurb-module সম্পাদনাকারীগণ $1 এবং $2 এই মডিউল সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন।" আপনি যদি এই টেমপ্লেটে পরিবর্তন করেন, তাহলে সেইসাথে মুদ্রণ সংস্করণ হালনাগাদ করুন করুন।' এখানের সকল জাভাস্ক্রিপ্ট মোবাইল সাইট ব্যবহারকারীদের জন্য লোড হবে [[বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারী অধিকার মঞ্জুর সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টেমপ্লেট]] আপনি এই মৌলগুলির নাম শুনেছেন। ক্ষার ধাতুগুলি রূপালী রঙের, নরম এবং কম ঘনত্বের ধাতু। তবে রাসায়নিকভাবে অত্যন্ত সক্রিয়। এই ধাতুগুলি প্রকৃতিতে কখনই বিশুদ্ধ আকারে পাওয়া যায় না। বায়ুর সংস্পর্শে সহজেই বিবর্ণ হয়ে যায়। ধাতুগুলির গলনাঙ্ক এবং ঘনত্ব কম হয়ে থাকে। এগুলি হ্যালোজেন এবং জলের সাথে সহজেই বিক্রিয়া করে। বিরল মৃত্তিকা ধাতুগুলির আরও আধুনিক নাম হলো "অভ্যন্তরীণ অবস্থান্তর ধাতু"। এগুলি রাসায়নিকভাবে অত্যন্ত সক্রিয় ধাতু। বায়ুর সংস্পর্শে এই ধাতুগুলিতে খুব সহজেই আগুন ধরে যায়। ধাতুগুলি জলের সাথে বিক্রিয়া করে হাইড্রোজেন গ্যাস তৈরি করে। মৃৎ ক্ষার ধাতুগুলির তুলনায় বিরল মৃত্তিকা ধাতুগুলির গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক বেশি। পর্যায় সারণিতে এই ধাতুগুলিকে সাধারণত আলাদাভাবে পর্যায় সারণির নীচের দিকে দুটি সারিতে রাখা হয়। এর কারণ হলো পর্যায় সারণীতে সব আবিষ্কৃত মৌলগুলিকে তাদের নির্দিষ্ট জায়গায় বসাতে হলে একটি কাগজের টুকরোতে সেটি সক্ষম হবে না। পর্যায় সারণিটি অনেক দীর্ঘ হয়ে যাবে। অবস্থান্তর ধাতুগুলির স্থান পর্যায় সারণির মাঝখানে। কেউ কেউ জিঙ্ক, ক্যাডমিয়াম এবং পারদকে অবস্থান্তর ধাতুর তালিকায় ধরে না। এই তিনটি ধাতুর নিজেদের ভিতর যথেষ্ট মিল রয়েছে। তাই পর্যায় সারণির ডানদিকে এই তিনটি ধাতুর স্থান। কারণ এই তিনটি ধাতুর চেয়ে বাকি অবস্থান্তর ধাতুগুলির রাসায়নিক ধর্মের একে অপরের সাথে বেশি মিল রয়েছে। তবুও, সারণীতে থাকা অন্যান্য শ্রেণীর মৌলগুলির তুলনায় অবস্থান্তর ধাতুগুলির মধ্যে কম মিল রয়েছে। সাধারণ তাপমাত্রা এবং চাপে, এই মৌলগুলি সবই গন্ধহীন, বর্ণহীন গ্যাস। মৌলগুলির রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করা তুলনামূলকভাবে কঠিন। হ্যালোজেনগুলি রাসায়নিকভাবে অত্যন্ত সক্রিয়, তাই বেশি মাত্রায় এগুলি জীবদেহের জন্য ক্ষতিকারক বা প্রাণঘাতী হতে পারে। এগুলির মধ্যে বেশ কয়েকটি জীবাণুনাশক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কিছু নতুন মৌল সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে, এদের মধ্যে কিছু মৌল খুব বেশি তেজস্ক্রিয়। নতুন আবিষ্কৃত মৌলগুলি কোন ধরনের বিজ্ঞানীরা তা নিরন্তর জানার চেষ্টা করছেন। এই কারণে, নতুন আবিষ্কৃত মৌলগুলির পর্যায় সারণীতে স্থান শুধুমাত্র অস্থায়ী। বিজ্ঞানীরা তাদের সম্পর্কে আরও জানতে পারলে মৌলগুলির পর্যায় সারণীতে স্থান পরিবর্তন হতে পারে। এই টেমপ্লেটটি উইকিশৈশব:ছড়ায় প্রাণিজগৎ বইয়ের পরিভ্রমণে ব্যবহৃত হয়। "description আলাপচারিতার স্বাক্ষরবিহীন মন্তব্য স্তর।", এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | description এই ব্যবহারকারী বাংলা উইকিবইয়ের একজন পর্যবেক্ষক বাংলা নয় ভাষা বই বা অনুচ্ছেদ ভাষা ঐচ্ছিক) ভাষার নাম, যেমন: ইংরেজি, আরবি। বই বা অনুচ্ছেদ ঐচ্ছিক) একটি বইয়ের কোন অংশটুকু অনুবাদ প্রয়োজন তা বর্ণনা। উন্নয়নের অবস্থাসমূহ একটি নির্দিষ্ট তারিখে পর্যালোচনা করা হিসাবে একটি বই বা একটি পৃষ্ঠার পাশে স্থাপন করা সামান্য সূচক। এগুলি একটি বইয়ের মূল পৃষ্ঠায় সামগ্রিকভাবে বইয়ের অগ্রগতি নির্দেশ করতেও ব্যবহার করা হয়। এটি পাঠকদের ব্যাপক বিষয়বস্তু সনাক্ত করতে সহায়তা করে। এছাড়াও যখন সম্পাদকদের কাজ করার প্রয়োজন হয়, এইগুলি পৃষ্ঠার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করতে সাহায্য করে থাকে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: root:wikitext বিষয়শ্রেণী:অপর্যাপ্ত রঙ বৈপরীত্যসহ ব্যবহারকারী বাক্স n_files_disclaimer sএই অডিও ফাইলটি %s dated %s তারিখের সংস্করণ অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে, এবং এখানে সাম্প্রতিক করা পরিবর্তনগুলো উল্লেখ নেই।', no_filename ত্রুটি: কোন ফাইলের নাম দেওয়া হয়নি', no_date ত্রুটি: কোন তারিখ দেওয়া হয়নি' বিভিন্ন কারণে রোজা ভেঙে যায়। আবার অনেক কারণ আছে যার ফলে রোজা ভাঙে না। যেসব কারণে রোজা ভাঙে না সে কারণগুলো হলো: * ভুলক্রমে পানাহার করলে রোজা ভাঙে না। * অনিচ্ছাবশত গলার মধ্যে ধোঁয়া, ধুলাবালি, মশা, মাছি চলে গেলে রোজা ভঙ্গ হয় না। * স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভাঙে না। * তেল, সুরমা, শিঙা লাগালে হলকে তার স্বাদ পেলে রোজা ভঙ্গ হয় না। * যেকোনো সময় মিসওয়াক করলে রোজা ভাঙে না। সেটি কাঁচা হোক কিংবা শুষ্ক। * দাঁত থেকে অল্প রক্ত বের হয়ে যদি গলার ভেতর চলে যায়, তাহলে রোজা ভাঙবে না। যদি রক্তের চেয়ে থুতুর পরিমাণ বেশি হয়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। * চানা বুটের চেয়ে ছোট বস্তু দাঁরে ফাঁকে আটকে গেলে এবং তা গলার ভেতর চলে গেলে কিংবা খেয়ে ফেললে রোজা ভাঙে না। * ফুল বা মৃগনাভির ঘ্রাণ নিলে রোজা ভাঙে না। * ইচ্ছাকৃতভাবে নাকের শ্লেষ্মা মুখের ভেতর নিয়ে নিলে রোজা ভাঙে না। * মুখের থুতু গিলে ফেললে রোজা ভাঙে না। * তিল পরিমাণ কোনও জিনিস বাইরে থেকে মুখে নিয়ে অস্তিত্বহীন করে দেয়া ও গলায় তার কোনও স্বাদ অনুভূত না হলে রোজা ভাঙে না। * কপালের ঘাম কিংবা চোখের দু-এক ফোঁটা অশ্রু কণ্ঠনালিতে পৌঁছে গেলে রোজা ভাঙে না; কিন্তু যদি পরিমাণে বেশি হয় যে তার প্রভাব গলায় অনুভব হয়। তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। * ইনজেকশনের মাধ্যমে রক্ত বের করলে রোজা নষ্ট হবে না। আর দুর্বলতার আশঙ্কা না থাকলে মাকরুহও হবে না। * সাপ, বিচ্ছু ইত্যাদি দংশন করলে রোজা ভাঙে না। * পান খাওয়ার পর ভালোভাবে কুলি করা সত্ত্বেও যদি থুতুতে লাল আভা থেকে যায়, তাহলে রোজা মাকরুহ হবে না। * ভেজা কাপড় শরীরে দেয়া অথবা ঠান্ডার জন্য কুলি করা, নাকে পানি দেয়া অথবা গোসল করা মাকরুহ নয়। * স্বপ্নে কিংবা সহবাসে যদি গোসল ফরজ হয়ে থাকে এবং সুবেহ সাদিকের আগে গোসল না করে রোজার নিয়ত করে, তাহলে তার রোজার মধ্যে অসুবিধা হবে না। * গরমের দরুন দীর্ঘক্ষণ পানিতে অবস্থান করা মাকরুহ নয়। * গলা খাঁকারি দিয়ে গলদেশ থেকে মুখে কাশি বের করা, তারপর আবার গিলে ফেলা মাকরুহ নয়। * হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ঘ্রাণ নেয়া মাকরুহ নয়। * রোজা অবস্থায় পাইপ দ্বারা মুখে হাওয়া নিলে রোজা মাকরুহ হয় না। * রোজা অবস্থায় নাকের মধ্যে ওষুধ ব্যবহার করার দ্বারা ব্রেনে না পৌঁছালে রোজা মাকরুহ হয় না। * শরীরে কোনও ক্ষতস্থান থেকে পুঁজ বা রক্ত প্রবাহিত হলে বা রক্ত বের করলে রোজা নষ্ট হয় না। তবে রোজাদার থেকে বের করা মাকরুহ। * ডাক্তার যদি চিকিৎসার শুকনো কোনও যন্ত্র পেটে প্রবেশ করায়, অতঃপর তা বের করে ফেলে, তাহলে রোজা নষ্ট হবে না। * পানিতে ডুব দেয়ার পর কানের ভেতর পানি চলে গেলে অথবা ইচ্ছাকৃত-ভাবে পানি দিলে রোজা মাকরুহ হয় না। এই স্ক্রিপ্টের মূল লেখক চীনা উইকিপিডিয়ান 安忆 zh:User:AnYiLin স্ক্রিপ্ট বাংলায় অনুবাদ করেছেন ব্যবহারকারী:Yahya]] var defaultTex wgUVS('সংস্করণ পার্থক্য সংস্করণ পার্থক্য স্থির সংস্করণ ins(wgUVS('বর্তমান পার্থক্যের লিঙ্ক বর্তমান পার্থক্যের লিঙ্ক wgUVS('বর্তমান সংস্করণ পার্থক্যের লিঙ্কটি উইকি সিনট্যাক্স রূপে অনুলিপি করুন বর্তমান সংস্করণের পার্থক্যের লিঙ্কটি উইকি সিনট্যাক্স রূপে অনুলিপি করুন link, 0, 0) ins(wgUVS('বর্তমান সংশোধন লিঙ্ক বর্তমান সংশোধন লিঙ্ক wgUVS('বর্তমান সংশোধনের লিঙ্কটি উইকি সিনট্যাক্স রূপে অনুলিপি করুন বর্তমান সংশোধনের লিঙ্কটি উইকি সিনট্যাক্স রূপে অনুলিপি করুন Special:PermaLink revisionId, 1, 1) সংস্করণ-পার্থক্য — দুইটি সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্যের লিংক অনুলিপি সহজ করে। এখানের সকল সিএসএস ভেক্টর আবরণ ব্যবহারকারীদের জন্য লোড হবে উইকিবইয়ের আদর্শ, রীতিনীতি, প্রযুক্তি বা অনুশীলনের স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশ সাতটির ও বেশি ক্রিয়াকলাপের জন্য বিদ্যমান। নিম্নোক্ত কর্মগুলোর ক্ষেত্রে যদি ব্যবহারকারী একটি সম্পাদনা সারাংশ সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশ যুক্ত হবে: * একটি পাতা খালি করা। * একটি পাতার ৯০% এর বেশি বিষয়বস্তু অপসারণ করে অন্য পাঠ্য দিয়ে পুরো পাতাটি প্রতিস্থাপন করা। * একটি নতুন পাতা তৈরি করা। (পাতার প্রথম ২০০ অক্ষর সারাংশে প্রদর্শিত হয়) * একটি পুনঃনির্দেশ তৈরি, পরিবর্তন বা অপসারণ করা। এছাড়াও, আপনি যখন একটি অনুচ্ছেদ সম্পাদনা করেন, তখন অনুচ্ছেদের শিরোনামটি সম্পাদনা সারাংশ বাক্সে হালকা ধূসর পাঠ্যে উপস্থিত হয় এবং আপনি এটি পরিবর্তন বা প্রতিস্থাপন না করলে আপনার সারাংশ হিসাবে ব্যবহৃত হবে। স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশগুলো নিচে উল্লেখ করা হয়েছে। পাঠ্যগুলো প্রশাসকদের দ্বারা সম্পাদনা করা যেতে পারে: এই টেমপ্লেটটি এভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে: তবে এটি প্যারামিটার হিসেবে তিনটি সংক্ষিপ্ত গ্রহণ করতে পারে। ফলে এটি, এর ভেতরে একটি ছোট সংক্ষিপ্ত বাক্স প্রদর্শন করে: তাহলে এটি দেখতে এমন হবে: [[সাহায্য:স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশ|← 1 এ করা পুনর্নির্দেশ সরানো হয়েছে [[সাহায্য:স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশ|← পুনর্নির্দেশের লক্ষ্য 1 থেকে 2 এ পরিবর্তিত হয়েছে [[সাহায্য:স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশ|← 1 এ পুনর্নির্দেশ করা হল এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: * ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় নিম্নোক্ত ফরম্যাটে বার্তা যোগ করুন: * কোন বই বা পাতার শীর্ষে নিম্নোক্ত ফরম্যাটে টেমপ্লেটটি যোগ করুন: * এই পাতাটি প্রশাসক ও ব্যুরোক্র্যাট কর্তৃক ব্যবহারকারী অধিকার স্তরে কোন ব্যবহারকারীকে যুক্ত করতে বা বাদ দিতে ব্যবহার হতে পারে, দেখুন বিশেষ:দলগত_অধিকারের_তালিকা]]। * সাম্প্রতিক অধিকার পরিবর্তনের লগসমূহ দেখুন বিশেষ:লগ/rights এ। * ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় নতুন অধিকার ব্যবহারের নির্দেশনা প্রদান (নিচের কিছু ব্যবহারকারী অধিকার মঞ্জুর সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টেমপ্লেট দেখুন)। ! কিছু ব্যবহারকারী অধিকার মঞ্জুর সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টেমপ্লেট মনে রাখবেন, এই অধিকারটি আপনার অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটাবে না বা আপনার সম্পাদনাতেও প্রভাব ফেলবে না। আপনি যদি এই ব্যবহারকারী অধিকারটি না চান তাহলে যেকোন সময় যেকোন প্রশাসককে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে অধিকারটি প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করুন। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারী অধিকার মঞ্জুর সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টেমপ্লেট]] পূর্ববর্তী আলোচনায় ইন্টারফেসের প্রশাসকের জন্য কিছু সুবিধা ও অধিকার যুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালার সঙ্গে তার কিছুটা অসামঞ্জস্য থাকায় সেটি প্রয়োগ করা সম্ভব হয়নি। তাই ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে নিম্নে একটি সংশোধনী প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে। সংশোধিত প্রস্তাবে নিম্নোক্ত অধিকারগুলো ইন্টারফেস প্রশাসকের জন্য যুক্ত করার সুপারিশ করা হচ্ছে- মিডিয়াউইকি নামস্থানের পাতা অপসারণ (delete পুনরুদ্ধার (undelete) এবং অপসারিত ইতিহাস (deletedhistory) দেখা ::বর্তমানে মিডিয়াউইকি নামস্থানের গ্যাজেট সংজ্ঞা (Mediawiki:Gadgets পাতাগুলো প্রশাসক বা ইন্টারফেস প্রশাসক কেউই অপসারণ করত পারেন না। নিয়মানুযায়ী ইন্টারফেস প্রশাসকের গ্যাজেট সংজ্ঞাসহ মিডিয়াউইকি নামস্থানের সব পাতায় এই অধিকার থাকার দৃষ্টান্ত ও প্রয়োজনীয়তা দুটোই রয়েছে। ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে ইন্টারফেস প্রশাসকের জন্য প্রযোজ্য অধিকারসমূহের একটি ছক নিচে সন্নিবেশ করা হল। * পেজ কন্টেন্ট মডেল পরিবর্তনের অনুমতি বর্তমানে প্রশাসক অধিকারের সঙ্গে যুক্ত আছে, তাই সেটি ইন্টারফেস প্রশাসকের জন্য আবশ্যক নয়। * পুনর্নির্দেশ ছাড়া পাতা স্থানান্তরের অনুমতি যুক্ত করে সম্প্রতি "পর্যবেক্ষক patroller) নামে নতুন একটি ব্যবহারকারী দল সৃষ্টি করা হয়েছে। তাই এটিও আবশ্যক নয়। * যেসব এক্সটেনশন এই প্রস্তাবনা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি ইতোমধ্যে বিদ্যমান এবং বাকিগুলো এই মুহূর্তে অপ্রয়োজনীয়। আলোচনা বন্ধকারী — প্রতিটি অনুচ্ছেদের "বন্ধ করুন" বোতাম ব্যবহার করে সেই অনুচ্ছেদের আলোচনাটি বন্ধ করা যাবে। editsummary আলোচনা বন্ধ করা হয়েছে"; willClose confirm('আলোচনাটি সম্ভবত ইতোমধ্যে বন্ধ করা হয়েছে। তবুও চালিয়ে যেতে চান এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[ব্যবহারকারী:Sumasa]]সুকান ০৫:১৩, ১৮ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি) হীরক ভাই, উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পাতায় বইয়ের তালিকায় Wikijunior:History in pictures/Space Race এর পাশে প্রথমে ছবিতে বিশ্বের ইতিহাস লেখাটি ছিল। ফলে Space Race এর জন্য বাংলা ভাষায় পাতা তৈরি করার জন্য ছবিতে বিশ্বের ইতিহাস লেখাটির উপর ক্লিক করি, তখন আমি লক্ষ্য করি নি যে শিরোনাম ঠিক নেই। পরে অনুবাদটি [[উইকিশৈশব:ছবিতে বিশ্বের ইতিহাস/মহাকাশ প্রতিযোগিতা পাতায় দিই। কিন্তু সমস্যা হলো ঐ তালিকার সবই এখন নতুন প্রবন্ধ লেখার আগেই বাধা উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ প্রতিযোগিতার পুরস্কার সম্পর্কিত এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই বইটির লক্ষ্য হচ্ছে একটি উচ্চ মানের কলনবিদ্যা বা ক্যালকুলাসের পাঠ্যপুস্তক গঠন করা, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা শৃঙ্খলা সহজে আয়ত্ত করতে পারবেন। সীমা, অন্তরকলন এবং সমাকলনের মতো বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করা হয়, পাশাপাশি আরও বেশ কয়েকটি। আপনি যেখানে প্রয়োজন অনুভব করেন নিঃসঙ্কোচে অবদান রাখুন। * সাধারণভাবে ছোট পাতাগুলো রাখুন যা উন্নত করা যেতে পারে, তবে এইরকম ছোট পাতাগুলো মুছুন যা খুব সংকীর্ণভাবে সংজ্ঞায়িত বা সেগুলো কী সম্পর্কে তার একটি উপযুক্ত সংজ্ঞা নেই। * সাধারণভাবে, অধিক সম্পাদনার মাধ্যমে সংশোধন করা সম্ভব এমন মডিউলগুলি রাখুন তবে কোনও অর্থপূর্ণ সামগ্রী ছাড়া পাতাগুলো অপসারণ করুন। * সাধারণভাবে, এমন মডিউলগুলি অপসারণ করুন যেগুলো কেবল কখনও শিক্ষামূলক বা অর্থপূর্ণ কোন বিষয়বস্তু হয়ে উঠবে না। এর মধ্যে রয়েছে "১০০ টি বানরকে শেক্সপিয়র বানান শেখানোর পদ্ধতির" মতো স্বতন্ত্র বিষয়গুলি। তবে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো এর অন্তর্ভুক্ত হবে না, * এমন পাতা যেগুলো অর্থবহ তথ্য প্রকাশের চেষ্টা করে কিন্তু আদতে সেখানে কোন অর্থপূর্ণ বিষয়বস্তু নেই। যে পাতাগুলো নিম্নলিখিত মানদণ্ডগুলির যে কোনও একটি পূর্ণ করে সেগুলো দ্রুত অপসারণের জন্য বিবেচনা করা যেতে পারে: # একমাত্র উল্লেখযোগ্য অবদানকারী দ্বারা দ্রুত অপসারণের জন্য মনোনীত পাতাগুলো। # ব্যবহারকারী কর্তৃক দ্রুত অপসারণের জন্য মনোনীত ব্যবহারকারী নামস্থানের পাতা বা এর উপপাতা। # একটি বইয়ের পাতা, যেটা বর্তমান বইয়ের অবদানকারীরা মুছে ফেলতে সমর্থন করেন। এমন ক্ষেত্রে সর্বদা আলোচনা পাতার সাথে লিঙ্ক যোগ করুন যেখানে ঐকমত্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। # পিতৃহীন আলাপ পাতা বা অকার্যকর পুননির্দেশিত পাতা। আপনি যদি দ্রুত অপসারণের মনোনয়নে প্রদত্ত কারণের সাথে দ্বিমত পোষণ করেন, অথবা যদি আপনি বিশ্বাস করেন যে পাতাটি দ্রুত অপসারণের মানদণ্ডের কোনটি পূর্ণ করে না তবে আপনি সেই কারণ উল্লেখ পূর্বক উইকিবই:অপসারণ প্রস্তাবনা তে আলোচনা শুরু করে সম্প্রদায়ের মতামত নিতে পারেন। আলোচনা শুরুর কমপক্ষে এক সপ্তাহ পরে যদি অংশগ্রহণকারীরা বেশিরভাগই কী করা উচিত সে সম্পর্কে ঐকমত্যে পৌঁছে থাকে তবে একজন প্রশাসক ব্যবস্থা নেবেন। অন্যথায় ঐকমত্য না হওয়া পর্যন্ত আলোচনা চলতে পারে। উচ্চ প্রভাব পড়তে পারে এমন সিদ্ধান্তের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণের নির্দেশিকা অনুযায়ী ঐকমত্যে পৌঁছানো হয়েছে কিনা এবং ঐকমত্য কী তা অনুসারে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। নির্দেশিকা অনুযায়ী, অপসারণ আলোচনা কোন ভোটাভুটি নয়, আলোচনায় যুক্তিসঙ্গত বা মানসম্মত মন্তব্যগুলো কে গুরুত্ব দিতে হবে, সংখ্যাগুলো নয়। আলোচনা দ্রুত বন্ধ করা হতে পারে এবং যে কোনও ফলাফল উপেক্ষা করা হতে পারে যদি মনে করা হয় যে আলোচনাটি কোন ধ্বংসপ্রবণতার ফলাফল বা দুই অবদানকারীর মধ্যে সম্পাদনা যুদ্ধের অংশ যারা একে অপরকে পছন্দ নাও করতে পারে। পরে যদি গুরুতর আপত্তি উত্থাপিত হয়, তাহলে আলোচনা আবার শুরু হতে পারে। আপনার নতুন নতুন কাজ সম্পর্কে আলোচনার প্রতি বিশেষভাবে সংবেদনশীল হওয়া উচিত, বিশেষ করে উইকিবইয়ের নতুন অবদানকারীদের প্রতি। সবসময় আপনাকে সংশোধন এবং সম্প্রসারণের মাধ্যমে পাতাগুলো উইকিবইয়ে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা উচিত তবে যদি এমন সুস্পষ্ট সমস্যা থাকে যা সংশোধন করার সম্ভাবনা নেই সেক্ষেত্রে আলোচনা শুরু করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনি একসময় একজন নতুন অবদানকারীও ছিলেন। অনুমতির কোন প্রমাণ পাওয়া সাপেক্ষে এগুলো পুনরুদ্ধার কিংবা রেখে দেওয়া যেতে পারে। এখানে কিছু নির্দেশিকা রয়েছে যা ডাটাবেস থেকে পাতাগুলো অপসারণের দায়িত্ব প্রাপ্তদের সাধারণত মুছে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অনুসরণ করা যেতে পারে বা না করা যেতে পারে: # একটি সাধারণ নিয়ম হিসাবে আপনার দ্বারা অপসারণের জন্য মনোনীত কোন পাতা অপসারণ করবেন না, যদি সেখানে রাখুন মন্তব্য বেশি থাকে। একাজটি অন্য কাওকে করতে দিন। # একটি পাতা অপসারণ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে এর আলাপ পাতা এবং উপপাতাগুলো অপসারিত হয় "না"। এগুলোও অপসারণ করুন। # সাধারণ জ্ঞান ব্যবহার করুন এবং অন্যান্য অবদানকারী অংশগ্রহণকারীদের বিচার এবং অনুভূতিকে সম্মান করুন। # কোন সন্দেহ থাকলে, পাতাগুলো অপসারণ করবেন না। # যেখানে বিষয়বস্তু এমন যে এটি দরকারিভাবে অন্যকোথাও সরানো যেতে পারে (উদাহরণস্বরূপ, অন্য উইকি বা লেখকরা তাদের নিজস্ব রেকর্ডের জন্য একটি অনুলিপি চাইতে পারেন) অপসারণের আগে তাদের এটি করার জন্য কিছুটা সময় দিন (অথবা বিকল্পভাবে তাদের পাঠ্যের একটি অনুলিপি ইমেল করুন)। # প্রশাসকদের অবশ্যই তাদের সর্বোত্তম বিচার ব্যবহার করতে হবে, একজন মানুষের পক্ষে যতটা সম্ভব নিরপেক্ষ হওয়ার চেষ্টা করতে হবে, কখন আলোচনা ঐকমত্যে পৌঁছেছে হয়েছে তা নির্ধারণ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, প্রশাসকরা মন্তব্য উপেক্ষা করতে পারেন যদি তারা মনে করেন যে সেগুলো সৎ উদ্দেশ্য করা হয়নি এমন দৃঢ় প্রমাণ রয়েছে। এই ধরনের "অসৎ উদ্দেশ্যে" করা মন্তব্যের মধ্যে রয়েছে সক পাপেট্রি, বেনামে মন্তব্য করা, অথবা একটি নতুন ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে মন্তব্য করা যার একমাত্র সম্পাদনা প্রশ্নবিদ্ধ পাতা এবং সেই পাতার অপসারণ আলোচনায়। আদর্শভাবে, যখন একজন প্রশাসক কোনও কোনও পরীক্ষামূলক পাতা বা অন্য পাতা অপসারণ করেন, তখন লেখকের আলাপ পাতায় জিনিসগুলি ব্যাখ্যা করে একটি নোট রাখা ভালো। (উদাহরণস্বরূপ, পরীক্ষামূলক পাতার ক্ষেত্রে উইকিবই:খেলাঘর ব্যবহার করা।) অজানা আইপি ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এটি ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয় কারণ অধিকাংশ আইপি পরিবর্তনশীল। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবইয়ের রন্ধনপ্রণালী আয়োজনে আপনাকে স্বাগত। এটি বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান বাংলা ও অন্যান্য ভাষাগুলোতে সংযোগের মাধ্যমে খাদ্য এবং রন্ধনপ্রণালীর একটি সংগ্রহশালা। সোনাকে সব ধরনের আকার দেওয়া যেতে পারে। একে ছোট আকারে পাকানো যেতে পারে। পাতলা তারের মতো টানা যেতে পারে। অথবা পেঁচিয়ে বিনুনির আকারও দেওয়া যেতে পারে। এই ধাতুটিকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে পাতলা পাতে পরিবর্তিত করা যায়। এটিকে খুব পাতলা পাতে পরিণত করে অন্য ধাতুর সাথে আটকেও দেওয়া যায়। এটিকে এত পাতলা করা যায় বলে আগেকার দিনে হাতে আঁকা ছবি সাজাতে কখনও কখনও সোনার পাত ব্যবহার করা হতো। সোনা বেশিরভাগ রাসায়নিকের সাথে বিক্রিয়া করে না। তাই সোনার নিজের ঔজ্বল্য নষ্ট হয় না। এতে মরিচা পড়ে না, নিজে পুড়েও ষায় না। এমনকি এর থেকে বিস্ফোরণের সম্ভাবনা নেই। যখন কোথাও প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা বা গহনা পাওয়া যায়, তখন সেগুলি আগের মতোই চকচকে ও সুন্দর দেখায়। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে সোনার এর ইংরেজি নাম গোল্ড। এই শব্দটি জার্মানিক শব্দ gulþa থেকে এসেছে। যার অর্থ সোনা। পুরানো ইংরেজি শব্দ জিওলু geolu মানে হলুদ। ল্যাটিন ভাষায় সোনাকে বলা হতো অরাম। ল্যাটিন ভাষায় সোনাকে বলা হতো অরাম aurum । এই কারণেই সোনার রাসায়নিক প্রতীক হলো Au। সোনা বিরল ধাতু, যার মানে প্রকৃতিতে এটি খুঁজে পাওয়া কঠিন। সোনা সাধারণত মাটির নিচে পাওয়া যায়। এটি পৃথিবীর গভীরে সুড়ঙ্গ করা খনি থেকে খনন করে তোলা হয়। সোনা সাধারণত পাতলা স্তর হিসাবে পাথরের মধ্যে পাওয়া যায়। তবে কখনও কখনও পিণ্ড বা দলা হিসাবেও পাওয়া যায়। সোনা কখনও কখনও মাটির উপরে বালি এবং নুড়ির স্তরেও পাওয়া যায়। জলের স্রোতের সাহায্যে নুড়ি পাথরগুলি ভাঙ্গলে সোনার দানাগুলি আলগা হয়ে বের হয়ে পড়ে। জলের স্রোত এরপর সোনার দানাগুলিকে বহন করে পরবর্তী পর্যায়ে নিয়ে যায়। যখন জলের স্রোত কমে যায় তখন বালি এবং নুড়ির সাথে সোনাও থিতিয়ে পড়ে। সোনা সন্ধানকারীরা তাই কখনও কখনও সোনার খোঁজে জলস্রোতের মধ্যে বা যেখানে জলস্রোত আগে প্রবাহিত হয়েছিল সেইসব অঞ্চলে সোনার সন্ধান করে। সোনা বিপজ্জনক নয়। খুব খাঁটি সোনার পাতা (কখনও কখনও "ভোজ্য সোনা" ও বলা হয়) খাওয়ার জন্য নিরাপদ। এটি কখনও কখনও খাবার সাজাতে ব্যবহৃত হয়। সোনা মুখে রাখা এতটাই নিরাপদ যে অনেকেরই সোনা দিয়ে তৈরি নকল দাঁত থাকে। কারোর আবার দাঁতের গর্তে সোনা ভরা থাকে। * সোনা সম্ভবত মানুষের দ্বারা ব্যবহৃত প্রথম ধাতু। * সোনা এতই নরম যে স্বর্ণমুদ্রা আসল কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য মানুষ স্বর্ণমুদ্রায় কামড় দিয়ে দেখতো। * এক গ্রাম সোনাকে পিটিয়ে খুব সূক্ষ্ম এক বর্গ মিটার সোনার পাতায় রূপান্তরিত করা যেতে পারে। শখ পূরণের মাধ্যমে পশুপালন একটি খুব পরিপূর্ণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে। কিছু বয়স্ক মানুষ যারা তাদের অল্প বয়সে জীবিকানির্বাহের জন্য কষ্ট করেছিলেন তারা শখের খামার করবেন। তাদের বড় করার জন্য আপনার একটি বিশাল খামারের প্রয়োজন নেই যদিও যদি জায়গা অপর্যাপ্ত হয় তবে আপনার গরুগুলি অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠবে, আপনি স্থানীয় উপ-আইন লঙ্ঘন করতে পারেন, এমনকি পশু নিষ্ঠুরতার অভিযোগের মুখোমুখি হতে পারেন। যাইহোক, ঘোড়ার জন্য উপযুক্ত যে কোনও সুবিধা গবাদি পশুর জন্য যথেষ্ট। আপনার অনুপ্রেরণা যাই হোক না কেন, আপনি কেন গবাদি পশুপালন করার চেষ্টা করছেন তা সততার সাথে জানলে ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে কাজ করা সহায়ক হবে। যার সীমিত জায়গা এবং ঘোড়া পালনের সুবিধা রয়েছে সেগুলোই গবাদি পশু পালনের জন্য উপযুক্ত। যাইহোক, ছোট জমিতে গবাদি পশু পালন করার কোনও অর্থনৈতিক সুবিধা নেই যদি না আপনি আপনার কার্যক্রমকে এমন একটিতে বিবর্তিত করেন যেখানে আপনি খুব সুন্দরভাবে প্রিমিয়াম ভ্রূণ বিক্রি করছেন। যাইহোক, একটি ছোট সম্পত্তি (যেমন ৪০ একর) গবাদি পশু চরানো থেকে উপকৃত হতে পারে। অনেক গ্রামীণ পৌরসভার প্রয়োজনে সম্পত্তির মালিকরা তাদের সম্পত্তিতে বেড়ে ওঠা আগাছা নিয়ন্ত্রণে পশুপালন করেন। এছাড়াও কিছু জায়গায় ন্যূনতম পরিমাণে গবাদি পশু রয়েছে যা আপনাকে চাষের করের জন্য যোগ্য করতে পারে যা কেবল সম্পত্তি লিজ দেওয়ার চেয়ে সস্তা হতে পারে। আপনি যদি ভাগ্যবান হন তবে আপনার খুব বেশি খাদ্যের প্রয়োজন হবে না এবং আপনার গবাদি পশুরা চারণভূমিতে যা জন্মায় তাতে চরতে পারে। যাইহোক, অনেক জায়গায় মৌসুমি খাদ্য প্রয়োজন হয়। খড় গবাদি পশুর জন্য উপলব্ধ খাদ্যের সবচেয়ে সাধারণ মাধ্যম। আপনার যদি এমন কোনও জমি থাকে যেখানে সহজেই চাষ করা যায়, তবে আপনি আপনার নিজেই খড় চাষ করতে পারেন। যাইহোক, অনেক কৃষক আছেন যারা তাদের প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খড় চাষ করেন এবং অতিরিক্ত খড় বিক্রি করেন। আপনি সেখান থেকে খড় সংগ্ৰহ করতে পারেন। খড় সহজেই সমতল উর্বর জমিতে চাষ করা যেতে পারে। বাণিজ্যিক সার ব্যবহারের বিকল্প হিসাবে, অনেক কৃষক এখানে মুরগির আবর্জনা ব্যবহার করেন। বাণিজ্যিক সারের ক্রমবর্ধমান মূল্য বৃদ্ধি মুরগির আবর্জনার ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের কারণ। অত্যধিক মুরগির আবর্জনার কারণে ঘাসে খুব বেশি নাইট্রোজেন থাকতে পারে। অতিরিক্ত পরিমাণে নাইট্রোজেন আপনার গবাদি পশুর জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। আপনি গবাদি পশুকে সবুজ খাদ্য (যেমন, ঘাস) খাওয়াতে পারেন। ঘাস কিনতে পাওয়া যায় তবে এগুলো খড়ের মতো নিজেই রোপন করা যেতে পারে। আপনি কোথায় থাকেন তার উপর নির্ভর করে আপনার গবাদি পশুদের পানি সরবরাহের অনেক উপায় রয়েছে। নদী, নালা, পুকুর এবং পানির অন্যান্য প্রাকৃতিক উৎস এটি পরিচালনার বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। আপনি গবাদি পশুদের প্রাকৃতিকভাবে পানির উৎস থেকে পান করতে দিতে পারেন। তবে এর মাধ্যমে উৎসের পাড়ের ক্ষতি হতে পারে এবং পুকুরের আকার পরিবর্তনও হতে পারে। এটি মাঝে মধ্যে উপকারী হতে পারে বিশেষত এমন একটি পুকুরের জন্য যেখানে পুকুরের চারপাশে সামান্য ক্ষয় প্রাকৃতিককরণের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে এবং ধারণ ক্ষমতা বাড়াবে। যাইহোক, এটি প্রায়শই উপকারীর চেয়ে বেশি ক্ষতিকারক এবং এটি অনেক উৎস দ্বারা সুপারিশ করা হয় যে আপনার যদি সামর্থ্য থাকে তবে আপনি একটি সৌর বা বায়ু চালিত পাম্প যোগ করুন এবং আপনার জলের উৎস থেকে পানি নিন। একটি কূপ বা অন্য মানুষ তৈরি উৎস এর জন্য আপনার একটি কূপের সাথে সংযুক্ত একটি পাম্প এবং একটি পাত্র বা এই ধরনের যন্ত্রের প্রয়োজন হবে। এর মাধ্যমে গবাদি পশুকে পানি সরবরাহ করা যেতে পারে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: সম্প্রসারণ/পাতা তৈরি প্রয়োজন‌ এমন বই যেগুলো ইংরেজিতে বিদ্যমান) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকি শিশুদের ভালোবাসে লিখন প্রতিযোগিতা অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন * প্রথম পুরস্কার ৳১৬০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * দ্বিতীয় পুরস্কার ৳১২০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * তৃতীয় পুরস্কার ৳৮০০ গিফট ভাউচার মুদ্রিত সনদপত্র * সকল অবদানকারী পাবেন অনলাইন সনদপত্র ও উইকিপদক উইকি শিশুদের ভালোবাসে ২০২১ পদক আমি সঠিক যাচাই ও উল্লেখযোগ্যতা ছাড়া আর সম্পাদনায় অংশ নেবো না। ক-ক্ষ A to Z)}’এর সম্মিলিত সত্য প্রকাশঃ সাধু-শয়তান Configuration for মডিউল:স্বয়ংক্রিয় সংগ্রহশালা পরিভ্রমণ ['blurb-period এটি 2 পর্যন্ত পূর্ববর্তী আলোচনার একটি সংগ্রহশালা । এই পাতার বিষয়বস্তু সম্পাদনা করবেন না। আপনি "নতুন একটি আলোচনা শুরু করতে চাইলে ['blurb-noperiod এটি পূর্ববর্তী আলোচনার একটি সংগ্রহশালা । এই পাতার বিষয়বস্তু সম্পাদনা করবেন না। আপনি "নতুন একটি আলোচনা শুরু করতে চাইলে প্রদত্ত বাংলা সংখ্যাকে ইংরেজি বা ইংরেজি সংখ্যাকে বাংলা করে অ্যাক্সেল লেগোর একটি টুকরা যা চাকা এবং গিয়ারগুলিকে অবাধে ঘুরার করার সুযোগ দেয় এবং মডেলগুলিকে একসাথে ধরে রাখতে ব্যবহৃত হয়। বিম লেগোর একটি টুকরা যা স্থিতিশীল মডেল তৈরি এবং কাঠামো যোগ করতে ব্যবহৃত হয়। এর পাশ দিয়ে গর্ত আছে। ইট উপরে স্টাড সহ একটি সাধারণ লেগোর টুকরা। এগুলো আকার এবং রঙে ভিন্ন সংযোজক পেগ লেগোর একটি টুকরা যা বিম এবং অন্যান্য উপাদানগুলিকে একসাথে গর্তের সাথে সংযুক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। গিয়ার লেগোর একটি টুকরা যা মোটর বা অন্যান বস্তু থেকে চাকায় শক্তি স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। মোটর লেগোর একটি উপাদান যা চাকা এবং গিয়ারের মতো টুকরা চালাতে ব্যবহার করা যেতে পারে। প্লেট লেগোর একটি টুকরা যা স্বাভাবিক লেগোর ইটের উচ্চতার ১/৩ আকারের হয়। সেন্সর লেগোর একটি মাইন্ডস্টর্মস উপাদান যা শব্দ, বস্তু, আলো, স্পর্শ ইত্যাদি সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। * এই টেমপ্লেটটি নিবন্ধটি "পরিমাপের একক" এর অধীনে থাকা ট্যাবের নাম পরিবর্তন করে noincludecat প্যারামিটার নির্দিষ্ট করা না থাকলে, নিবন্ধটি বিষয়শ্রেণী:রন্ধনপ্রণালী/পরিমাপের একক এ যোগ করা হবে। {{রন্ধনপ্রণালী বইয়ের পাতার ধরন পরিভ্রমণ}} অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যে এক মেট্রিক কাপ সমান ২৫০ মিলি । এই দেশগুলো আগে সাম্রাজ্যিক একক ব্যবহার করত, যেখানে একটি কাপ সমান ছিল ২৮৪ মিলি বা ৫/৬ ইউএস কাপ। একটি জাপানি চালের কাপ হচ্ছে ১৮০ মিলি। এই আকারের একটি পরিমাপ কাপ কখনও কখনও রাইস কুকারের সাথে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ভারতীয় রেসিপিতে প্রায়শই পরিমাপের একক হিসাবে একটি চায়ের কাপ দেখা যায়। যেটির মান প্রায় ১৯০ মিলি বা একটি সাম্রাজ্যিক (ইউকে) কাপের ⅔ গত কয়েক বছর ধরে, লেগো কোম্পানি এবং সম্প্রদায় লেগো-এর সাথে নির্মাতাদের অভিজ্ঞতা উন্নত করার জন্য বেশ কয়েকটি সফটওয়্যার প্যাকেজ তৈরি করেছে। এই সফটওয়্যার প্যাকেজগুলির মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট লেগো রোবোটিক্স কিট (মাইন্ডস্টর্মস ইত্যাদি) প্রোগ্রাম করার জন্য প্রয়োজন‌‌ হয়। লেগো বিল্ডিং ইন্সট্রাকশন হল একটি অফিসিয়াল মোবাইল অ্যাপ যা গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপ স্টোর-এ একটি ৩ডি পরিবেশে লেগো সেটগুলির নির্দেশাবলী দেখার জন্য উপলব্ধ যেখানে আপনি জুম, ঘূর্ণন এবং আপনার অগ্রগতি ট্র্যাক করতে পারেন। লেগো মাইন্ডস্টর্মস ইভি৩ একটি সফ্টওয়্যার প্যাকেজ যা লেগো মাইন্ডস্টর্মস কিটের সাথে পাওয়া যায়। এটি লেগো স্টোর থেকেও কেনা যায়। আপনি একটি সহজ ড্র্যাগ এবং ড্রপ সঙ্গে আপনার মাইন্ডস্টর্মস প্রোগ্রাম করতে এই সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন, এক্ষেত্রে কোন প্রোগ্রামিং দক্ষতা প্রয়োজন নেই। লেগো বুস্ট একটি মোবাইল অ্যাপ যা তার পূর্বসূরীদের মতো একটি সহজ ড্র্যাগ এবং ড্রপ পরিবেশের সাথে আপনার বুস্ট রোবটটি প্রোগ্রাম করে। ইন্টারনেটে ডাউনলোডের জন্য আরও অনেক অনানুষ্ঠানিক সফটওয়্যার প্যাকেজ উপলব্ধ রয়েছে। এই সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে কিছু ব্যবহারকারীকে ev3dev (একটি ডেবিয়ান লিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করে অফিসিয়াল সফটওয়্যার প্যাকেজ ব্যবহার করে ইভি৩ প্রোগ্রাম করার অনুমতি দেয়। মেকাবলক একটি ওয়েব ভিত্তিক অনলাইন লেগো ক্যাড সফটওয়্যার যা একটি বিস্তৃত অংশ তালিকা এবং ব্লেন্ডার-ভিত্তিক অনলাইন রেন্ডারিং যা পেশাদার ফলাফল দেয়। যদিও এটি ব্যবহার করার জন্য বিনামূল্যে, সাইটটি দ্রুততর এবং আরও ভাল রেন্ডারিং ফলাফলের জন্য ক্রেডিট সন্নিবেশ করা প্রয়োজন। পাওয়ার ফাংশন (পিএফ) একটি লেগো পণ্য যা ব্যবহারকারীকে তাদের নকশাটি মোটরাইজ করার সুবিধা প্রদান করে। এনএক্সটি-এর বিপরীতে পাওয়ার ফাংশন পরিসীমা প্রোগ্রাম করা যাবে না এবং কোন সেন্সর নেই। পাওয়ার ফাংশনে নিম্নোক্ত সরঞ্জাম অন্তর্ভুক্ত: বড় মোটর মাইন্ডস্টর্মস সার্ভো মোটরের চেয়ে ছোট একটি মোটর, তবে সমানভাবে শক্তিশালী। মাঝারি মোটর একটি মোটর, যা বড় মোটর তুলনায় সামান্য ছোট এবং কম শক্তিশালী ব্যাটারি প্যাক ছয়টি এএ ব্যাটারী, যা ক্ষমতার উৎস। আইআর রিসিভার রিমোট থেকে ইনফ্রারেড সংকেতগুলি সংগ্ৰহ করে, এর ৪টি চ্যানেল রয়েছে আইআর ট্রান্সমিটার রিমোট ব্যবহারকারীকে ইনফ্রারেডের মাধ্যমে তাদের মডেল নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়। এর ৪টি চ্যানেল আছে সাউন্ড ব্লক টাচ সেন্সরের মতো কাজ করে যখন ট্রিগার করা হয় তখন কেবল একটি শব্দ বাজায়। লেগো স্রষ্টা ডাইনোসরের সাথে অন্তর্ভুক্ত। লাইট ২টি লাইট একটি "y" আকৃতির তারের দ্বারা একসাথে সংযুক্ত সুইচ একটি মোটরের ফরোয়ার্ড/অফ/রিভার্স কন্ট্রোল করে। বাংলাদেশী জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভাত খুবই প্রিয় এবং বহুল প্রচলিত একটি খাবার। সাধারণত আমরা চাল সিদ্ধ করে ভাত রান্না করে থাকি। যদিও ভাত রন্ধনপ্রণালী খুবই সহজ তারপরও অনেকেরই পক্ষে সঠিক সময় ভাত রান্না করা সম্পন্ন করা সম্ভব হয় না। আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে যারা ভাত রান্না করতে পারে না। মূলত দুটি প্রক্রিয়ায় আমরা ভাত রান্না করে থাকি প্রথমত ভাতের চাল সিদ্ধ করার পর অতিরিক্ত পানি ফেলে দিয়ে, প্রচলিত ভাষায় যাকে সিদ্ধ ভাত বলা হয় এবং অপরটি হচ্ছে ভাতের চাল সমপরিমাণ পানি দিয়ে রান্না করে এ প্রক্রিয়ায় ভাত রান্না করার পর, অতিরিক্ত পানি ফেলে দেয়ার প্রয়োজন হয় না এটাকে আঞ্চলিক ভাষায় বলা হয় বসা ভাত সাধারণত বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে এ ধরনের ভাত রান্নার প্রচলন রয়েছে। তবে আধুনিক বিজ্ঞান বা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের অথবা আধুনিক পুষ্টি বিজ্ঞানের মতে ভাত রান্নার পর অতিরিক্ত পানি ফেলে না দিয়ে পানি সহ ভাত রান্নায় বেশি পরিমাণ পুষ্টি পাওয়া যায়। বাংলাদেশ মধ্যাঞ্চলে যে প্রক্রিয়ায় ভাত রান্না করা হয় নিম্নে রন্ধন প্রক্রিয়া দেয়া হল। * সোয়া কেজি ১ কেজি পরিমাপ ভাত ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন পাত্র * পাত্রের মাপ অনুযায়ী ঢাকনা প্রথমে নির্দিষ্ট পাত্রে পরিমাণমতো চাল নেওয়া লাগবে। তারপর পরিষ্কার স্বচ্ছ পানি দিয়ে চালটা ধুয়ে নেই। এবার ৫০০ গ্রাম পরিমাপ চালের জন্য ১০০০ গ্রাম বা ১ কেজি পানি সহযোগে সম্পূর্ণ আচে চুলায় বসিয়ে দেই। যদি চালটা নাজির শাহ বা লতা জাতীয় চাল হয় তাহলে এটা ১ম ভাপ আসার সাথে সাথে রান্না হয়ে যায়, কিন্তু যদি চালটা ইরি বা আমরা যেটাকে বলি মিনিকেট এই জাতীয় চাল হয় তাহলে তা ভাপ আসার পর আরো সাত মিনিট বা কিছু সময় বেশি ফুটাতে হয়, তবে লক্ষণীয় বিষয় হল আমরা একটা চাল তুলে দুই আঙুলের মাঝে চাপ দিয়ে পরীক্ষা করে ভাত রান্না হয়েছে বুঝতে পারি,এছাড়াও সচরাচর দেখা যায় ভাবটা রান্না হয়ে গেলে চালটা হাড়ির মধ্যে উপর নিচ করতে থাকে এতে করে বুঝা যায় ভাত রান্না হয়ে গেছে। ভাতটা ফুটে গেলে আমরা এটাকে তার নির্দিষ্ট ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মার গালানো তিন পায়া ত্এরিকোণী ধারক টাতে কাত করে পানি ঝরিয়ে নেই, কিন্তু অনেকের পক্ষে এভাবে কাত করে পানি ঝরানো সম্ভব হয় না তাই আমরা খুব সহজে একটা চালনি তে ভাত ঢেলে দিয়ে খুব সহজে পানি ঝরিয়ে নিতে পারি, খেয়াল রাখতে হবে পানিটা সরে গেলে খুব দ্রুত গরম থাকা অবস্থায় চালনি থেকে অন্য কোথাও বা অন্য কোন পাত্রে স্থানান্তর করে নেব। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ইয়েরেভান, বা এরেভান, আর্মেনিয়ার রাজধানী/সবচেয়ে বড় শহর, আর্মেনিয়ার মুদ্রাকে ড্রাম বলা হয় এবং আর্মেনিয়ার রাষ্ট্রপতি হলেন আর্মেন ​​সারকিসিয়ান। আজারবাইজানের রাজধানী শহরটি স্থানীয় ভাষায় বাকু বা বাকি। আজারবাইজানের মুদ্রা আজারবাইজানি মানাত। বাহরাইনের রাজধানী বৃহত্তম শহর মানামা বন্দর । বাহরাইনের মুদ্রা বাহরাইন দিনার । ২০০৬ সালে একটি সাধারণ জরিপে, ভুটানকে এশিয়ার সবচেয়ে সুখী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল, এবং বিশ্বের ৪র্থ তম সুখী দেশ। ভাষাগত কারণে এই টেমপ্লেটটি ইংরেজি উইকিবইয়ের গঠন অনুসারে কাজ করে না, এটি বাংলা উইকিবইয়ের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। ব্রুনাইয়ের রাজধানী শহর বন্দর সেরি বেগাওয়ান । মালয় ভাষায় বান্দর নামের অর্থ "শহর অন্যদিকে সেরি বেগাওয়ান হল ব্রুনাইয়ের পিতার সুলতানের ধারণ করা একটি রাজকীয় উপাধি। ব্রুনাইয়ের মুদ্রার নাম ব্রুনাই ডলার । all বিষয়শ্রেণী:দ্রুত অপসারণের যোগ্য বিষয়শ্রেণী:খুবই সীমাবদ্ধ সংক্ষিপ্ত নিবন্ধ হিসাবে দ্রুত অপসারণের যোগ্য]] all বিষয়শ্রেণী:দ্রুত অপসারণের যোগ্য বিষয়শ্রেণী:স্পষ্টত অর্থহীন পাতা হিসাবে দ্রুত অপসারণের যোগ্য]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আইস স্কেট হল এমন একটি বুট, যার নিচে ব্লেড লাগানো থাকে। এগুলি বরফের উপরিভাগ জুড়ে নিজেকে চালিত করতে আইস স্কেটিংয়ে ব্যবহৃত হয়। বাংলা উইকিপিডিয়ার পাতায় একটি সুন্দর লিংক তৈরি করতে এই টেমপ্লেটটি ব্যবহার করুন লাইট বাল্ব ও বাল্ব একই পাতা কেবল তালিকা আইটেমগুলি দিয়ে শুরু হওয়া লাইনগুলি) গণ্য করা হবে। কোন লাইনের প্রথম সংযোগটিকে অবশ্যই কোন অচল ফাইলের প্রতি সংযোগ হতে হবে। একই লাইনের পরবর্তী সমস্ত সংযোগ ব্যতিক্রম হিসেবে গণ্য করা হবে, অর্থাৎ যেসমস্ত পাতায় ফাইলটি ইনলাইন হিসেবে বিদ্যমান। [[বিষয়শ্রেণী:ইন্টারফেস প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] নজরতালিকার বার্তায় বন্ধ করুন বোতাম যুক্ত করে নজর তালিকার বিজ্ঞপ্তি যোগ করে উইকিবই-এ দেওয়া চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্য, সর্বোপরি, একটি সাধারণ প্রকৃতির এবং কোনো চিকিৎসা পেশাদারের পরামর্শ (উদাহরণস্বরূপ, একজন যোগ্য ডাক্তার/চিকিৎসক, নার্স, ফার্মাসিস্ট/রসায়নবিদ, ইত্যাদি) এর বিকল্প হতে পারে না। উইকিবুক ডাক্তার নয়। ব্যক্তিগত অবদানকারী, সিস্টেম অপারেটর, বিকাশকারী, উইকিবুকগুলির স্পনসর বা উইকিবুকের সাথে সংযুক্ত অন্য কেউ এই ওয়েব সাইটে উপস্থাপিত তথ্য ব্যবহার বা গ্রহণ করার প্রচেষ্টার ফলাফল বা পরিণতির জন্য কোনও দায় নিতে পারে না। সাধারণ সম্পাদনা মোডের জন্য বোতাম 'রচনাশৈলী বিষয়শ্রেণী চিত্র বিষয়বস্তু| যোগ বানান| সংশোধন', 'হালনাগাদ| করা হল ট্যাগ| যোগ/বাতিল অনুলিপি| সম্পাদনা উত্তর| প্রদান মন্তব্য| যোগ' দৃশ্যমান সম্পাদনার জন্য বোতাম আলোচনার জন্য কোনও বোতাম নেই দৃশ্যমান সম্পাদনা আলোচনার পৃষ্ঠাগুলিতে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে নয়) 'রচনাশৈলী বিষয়শ্রেণী চিত্র বিষয়বস্তু| যোগ বানান| সংশোধন', 'হালনাগাদ| করা হল ট্যাগ| যোগ/বাতিল অনুলিপি| সম্পাদনা' .attr title সম্পাদনা সারাংশ বোতাম সম্পর্কিত তথ্য জোর এবং লিঙ্ক তির্যক, গাঢ়, এবং হাইপারলিঙ্ক ইন্ডেন্ট এবং তালিকা বিভিন্ন আলফা তালিকা অন্তর্ভুক্ত শিরোনাম শিরোনাম এবং বিষয়বস্তুর সারণী প্রাক-বিন্যাসিত পাঠ্য প্রি কবিতা এবং কোড-কালারিং টেমপ্লেট তৈরি A101 টেমপ্লেট তৈরি বিস্তারিত টেমপ্লেট ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত Lazy templates ক্লাস এবং শৈলী নোট শৈলী কিভাবে কাজ প্রভাবিত করে আপনার কাজের বিষয়সূচি বিভাগগুলি বরাদ্দ করা এবং তৈরি করা এই পৃষ্ঠাটি উইকিটেক্সট উপস্থাপন করে। উইকিটেক্সট উইকিবইয়ের সমস্ত পৃষ্ঠাগুলি লিখতে ব্যবহৃত হয় এবং সমস্ত বোন প্রকল্পের জন্যও ব্যবহৃত মার্কআপ ভাষা। উইকিটেক্সট অন্যান্য বিকল্পের চেয়ে সহজে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। এই সাধারণ মার্কআপ স্ক্রিপ্টটি প্রতিটি ব্রাউজারে পাঠানোর আগে সফ্টওয়্যার দ্বারা ওয়েবের HTML ভাষায় অনুবাদ করা হয়। উইকিটেক্সট HTML এর সাথে মিশ্রিত করা যেতে পারে এবং ব্যবহারকারীরা CSS ইন-লাইন শৈলী যোগ করতে পারে, সেইসাথে চিত্র, টেবিল এবং অন্যান্য কাঠামোর স্বাভাবিক পরিপূরকও হতে পারে। কাজটিকে সহজতর করতে টেমপ্লেট তৈরি করা যেতে পারে এবং এইগুলির একটি বড় স্টোর ইতিমধ্যেই উপলব্ধ। এই পৃষ্ঠাগুলিতে বর্ণিত টেমপ্লেটগুলি শুধুমাত্র উইকিবইয়ের পৃষ্ঠাগুলির মধ্যে কাজ করে উইকিপিডিয়ার জন্য সেট করা টেমপ্লেট অগত্যা এই বৈশিষ্ট্যগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে না। ব্যবহারকারীদের ব্যবহারকারীর নামগুলিতে তাদের কাজের ক্রেডিট দেয়া হয় এবং লগ-ইন নামগুলি যেকোন উইকিবইয়ের পৃষ্ঠার উপরের-ডানদিকে থেকে খুঁজে বের করা যেতে পারে। উইকিবই একটি উন্মুক্ত সরঞ্জাম। এটা বিনামূল্যে ব্যবহার করা হয় যেকোন ব্যবহারকারী উইকিবইয়ের পাতা সম্পাদনা করতে পারেন, এবং এর আদেশ হল লিখিত কাজ তৈরিতে সহযোগিতাকে উৎসাহিত করা। এই ব্যবস্থা সবার জন্য মানায় না, তাই একটি ভারী কাজের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার আগে বিষয়টি বিবেচনা করা দরকার। কিছু মূল পাঠ্য সম্পাদনা থেকে সুরক্ষিত যদিও এগুলো তুলনামূলক কম। স্থিতিশীল ভাল মানের সংস্করণ এর কিছু পৃষ্ঠা নৈমিত্তিক সার্ফারদের কাছে উপস্থাপন করা হয়, যখন প্রতিটির অন্যান্য সংস্করণ সম্পাদনা করার জন্য লগ-ইন ব্যবহারকারীদের জন্য উপলব্ধ থাকে। পর্যালোচকরা প্রতিদিন সম্পাদনাগুলিকে টহল দেয় এবং অনুমোদন করার পরে এই জাতীয় পৃষ্ঠাগুলির স্থিতিশীল কপি আপডেট করে। তবে বেশিরভাগ পৃষ্ঠা পর্যালোচনা ছাড়াই সরাসরি সম্পাদনা করা যায়।}} একটি পৃষ্ঠা সম্পাদনা করার সাধারণ পদ্ধতিটি মোটামুটি সহজ। সংক্ষেপে, ব্যবহারকারী একটি বিনামূল্যের পাসওয়ার্ড এবং ব্যবহারকারীর নাম দিয়ে সাইন ইন করে, তারপর, আগ্রহের পৃষ্ঠায় এই পৃষ্ঠাটি সম্পাদনা করুন ট্যাবটি নির্বাচন করে। তারপর ব্যবহারকারীকে একটি সম্পাদনা উইন্ডো উপস্থাপন করা হয় যা একটি মোটামুটি সাধারণ ওয়ার্ড প্রসেসরের মতো। টেক্সট শব্দ পরিবর্তন করতে, ছবি বা টেবিল যোগ করতে এবং মাঝে মাঝে টেক্সট এবং লেআউটের জন্য অতিরিক্ত শৈলী প্রবর্তন করতে সম্পাদনা করা হয়। সম্পাদনার অতিরিক্ত উৎসের জন্য নীচের লিঙ্কগুলি দেখুন।}} MediaWiki Developer's Handbook যেসব প্রোগ্রামার মিডিয়াউইকি সফ্টওয়্যার কাস্টমাইজ এবং উন্নত করতে চান তাদের জন্য। MediaWiki Administrator's Handbook সিসপস এবং প্রশাসকদের দেওয়া "অতিরিক্ত ক্ষমতা" কীভাবে ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে তথ্যের জন্য cat বিষয়শ্রেণী:ত্রুটির সাথে পাতাসংযোগ ট্রান্সক্লুশন return err linktype একটি বৈধ সংযোগ কোড নয় একটি বৈধ সংযোগ কোড না') কোড জন্য ফাংশন linktype একটি স্ট্রিং মান ফিরে আসে না', ফাংশন একটি স্ট্রিং মান ফিরে আসে না' return err('পাতা খুঁজে পাওয়া যায়নি') return err('কোন সংযোগ প্রকার নির্দিষ্ট নয়') মহিমান্বিত কোরানে এগারোবারের কম উল্লেখ করা হয়েছে যে মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে নুতফাহ বা শুক্রবিন্দু থেকে, যার অর্থ অল্প পরিমাণ তরল বা তরলের একটি ট্রিকল যা একটি কাপ খালি করার পর থেকে যায়। এটি কুরআনের ২২:৫ এবং ২৩:১৩ সহ বেশ কয়েকটি আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে। আরবি শব্দ সুলালাহ শব্দের অর্থ পূর্ণাঙ্গতা বা সর্বোত্তম অংশ। আমরা এখন জানতে পেরেছি যে মানুষের দ্বারা উৎপাদিত কয়েক মিলিয়নের মধ্যে শুধুমাত্র একক শুক্রাণু যা ডিম্বাণুকে ভেদ করে নিষিক্তকরণের জন্য প্রয়োজন। কয়েক মিলিয়নের মধ্যে সেই একটি শুক্রাণুকে কুরআনে সুলালাহ বলা হয়েছে। সুলালাহ মানে তরল থেকে মৃদু নিষ্কাশন। তরল বলতে পুরুষ এবং মহিলা উভয় জীবাণুযুক্ত তরলকে বোঝায় যেখানে গ্যামেট থাকে। ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু উভয়ই নিষিক্তকরণের প্রক্রিয়ায় তাদের পরিবেশ থেকে আলতোভাবে বের করা হয়। নীচের কুরআনের আয়াতটি বিবেচনা করে বোঝা যায়: আরবি শব্দ নুতফাতিন আমশাজিন যার অর্থ মিশ্রিত তরল। কুরআনের কিছু ভাষ্যকারের মতে, মিশ্রিত তরল বলতে পুরুষ বা মহিলা এজেন্ট বা তরলকে বোঝায়। পুরুষ এবং মহিলা গ্যামেটের মিশ্রণের পরেও জাইগোটটি নুতফাহ থেকে যায়। মিশ্রিত তরলগুলি শুক্রাণুযুক্ত তরলকেও উল্লেখ করতে পারে যা বিভিন্ন গ্রন্থি থেকে আসা বিভিন্ন নিঃসরণ দ্বারা গঠিত হয়। তাই নুতফাতিন আমশাজিন, অর্থাৎ অল্প পরিমাণে মিশ্রিত তরল বলতে পুরুষ ও মহিলা গ্যামেট (জীবাণুযুক্ত তরল বা কোষ) এবং পার্শ্ববর্তী তরলের অংশকে বোঝায়। এখানে আবার উল্লেখ্য যে, ভ্রূণের লিঙ্গের জন্য পুরুষের কাছ থেকে আসা শুক্রাণুর সামান্য পরিমাণ (ড্রপ) দায়ী (নুতফাতান মিন মানিয়্যিন শব্দ দ্বারা নির্দেশিত)। ভারতীয় উপমহাদেশে শাশুড়িরা সাধারণভাবে নাতিকে পছন্দ করেন এবং সন্তান কাঙ্খিত লিঙ্গের না হলে প্রায়ই তাদের পুত্রবধূকে দোষারোপ করেন। যদি তারা জানত যে নির্ধারক ফ্যাক্টরটি পুরুষের শুক্রাণুর প্রকৃতি এবং মহিলাদের ডিম্বাণু নয়! যদি তারা কাউকে দোষারোপ করে, তবে তাদের উচিত তাদের ছেলেদের দোষ দেওয়া, পুত্রবধূকে নয়। যেহেতু কুরআন এবং বিজ্ঞান উভয়ই বলে যে সন্তানের লিঙ্গের জন্য পুরুষদের তরলই দায়ী! প্রফেসর কিথ মুরের মতে কোরআনে অন্ধকারের এই তিনটি পর্দার উল্লেখ রয়েছে: # মায়ের সামনের পেটের প্রাচীর এই আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে অল্প পরিমাণ তরল থেকে যা একটি বিশ্রামের স্থানে স্থাপন করা হয়, দৃঢ়ভাবে স্থির (সুপ্রতিষ্ঠিত বা স্থিত) যার জন্য আরবি শব্দ কারারিন মাকিন ব্যবহৃত হয়। পিছনের পেশী দ্বারা দৃঢ়ভাবে সমর্থিত মেরুদণ্ডের কলাম দ্বারা জরায়ুটি পশ্চাৎভাগ থেকে ভালভাবে সুরক্ষিত। অ্যামনিওটিক তরল ধারণকারী অ্যামনিওটিক থলি দ্বারা ভ্রূণ আরও সুরক্ষিত। এইভাবে ভ্রূণের একটি ভাল সুরক্ষিত বাসস্থান আছে। "মিআতু" অর্থ শত এবং 'আমিল" অর্থ মু'রাব শব্দের শেষে ই'রাব প্রদানকারী কালিমা (নাম/ক্রিয়া/অক্ষর)। সুতরাং শারহু মিআতি আমিল এর অর্থ হল "একশত আমিল-এর ব্যাখ্যা"। লেখক আরবি ভাষার আমিলসমূহকে ১০০ প্রকারে বিভক্ত করেছেন এবং ধারাবাহিকভাবে এগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। কিতাবে বর্ণিত আমিলসমূহের ধারাবাহিকতা অনুসারে সূচিপত্র নিম্নরূপ: সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তাআলার তার পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন নিয়ামতরাজির উপর এবং হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, তাঁর পরিবারবর্গ এবং তার সমস্ত সাহাবীদের উপর দরুদ বর্ষিত হোক। জেনে রাখ আব্দুল কাহির ইবনে আব্দুর রহমান আল-জুরজানির বর্ণনামতে আরবি ভাষায় আমিল সংখ্যা একশটি। এই একশত আমিলকে দুভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। # লফিয়্যাহ। এটি আবার দুই প্রকার ''সিমা'ইয়্যাহ আমিল ৯১টি। একে দুভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। একে ১৩টি অধ্যায়ে বিভক্ত করা হয়েছে। ওই সকল হরফ শুধুমাত্র ইসিমের শুরুতে এসে, শেষে জর প্রদান করে। এবং এই সকল হরফ ১৭টি। ب) বা। এটি ১০টি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইলসাক''। অর্থাৎ বাস্তবিক ভাবে বা রূপক অর্থে একটি বস্তুকে আরেকটি বস্তুর সাথে লাগানো। । জরফিয়্যাহ স্থান, কাল বা পাত্র বোঝাতে)। ل) লাম এটি ৫টি অর্থে ব্যবহৃত হয়। مِن) মিন। এটি ৪টি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইবতিদা'উল গায়াহ স্থান বা কালের শুরু হবার স্থান বা সময় বোঝাতে)। #(اِلىٰ) ইলা। এটি ৪টি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইনতিহা'উল গায়াহ স্থান এর সমাপ্ত হবার স্থান বোঝাতে) পূর্ববর্তি অংশের হুকুম পরবর্তি অংশের হুকুমের অন্তর্ভুক্ত বোঝাতে। এর জন্য উভয় অংশ একজাতীয় হওয়া আবশ্যক। পূর্ববর্তি অংশের হুকুম পরবর্তি অংশের হুকুমের বহির্ভূত বোঝাতে। যদি উভয় অংশ একজাতীয় না হয়। #(حَتّٰى) হাত্তা। এটি ৫টি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইন্তিহা'উল গায়াহ ফিয-যামান কোন কাল সমাপ্ত হবার সময় বোঝাতে)। ইন্তিহা'উল গায়াহ ফিল-মাকান কোন স্থান সমাপ্ত হবার সময় বোঝাতে)। #(عَلٰى আলা। এটি ২টি অর্থে ব্যবহৃত হয় #(عَن আন। এটি ২টি অর্থে ব্যবহৃত হয়। #(فِيْ) ফি। এটি দুটি অর্থে ব্যবহৃত হয় #(كَ) কাফ। এটি দুটি অর্থে ব্যবহৃত হয়। #(مُذ) মুয। এটি দুটি অর্থে ব্যবহৃত হয় ইবতিদা'উল গায়াহ ফিয-যামানিল মাযী অতীতকালে কাজ শুরু হওয়া অর্থে) জামী'উল মুদ্দাহ পূর্ণ সময় অর্থে) #(رُبَّ) রুব্বা এটি ২টি অর্থে ব্যবহৃত হয়। কখনো কখনো জমীরুল মুবহামের মধ্যে প্রবেশ করে #(و) ওয়াও। এটি ২টি অর্থে ব্যবহৃত হয়। #(ت) তা। এটি একটি অর্থে ব্যবহৃত হয়। # এবং (عَدَا আদা। এই তিনটি একটি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইস্তিছনা এর জন্য ব্যবহৃত হয়। কেউ কেউ বলেছেন এগুলো তার পরবর্তি শব্দকে মাফ'ঊল হিসেবে নসব প্রদান করে। তখন এগুলো ফে'য়েল এর রূপ ধারণ করে এবং তার মধ্যে লুকায়িত উহ্য জমীরটি সর্বনাম) হয় তার ফা'য়িল কর্তা)। এগুলোর শুরুতে مَا আসলে বা এগুলো বাক্যের শুরুতে আসলে আবশ্যিকভাবে ফে'য়েল এ রূপান্তরিত হয়ে যায়। র, আ, ম, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী মেজর (অব রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম এ. বি. এম ফজলে করিম চৌধুরী আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী all বিষয়শ্রেণী:দ্রুত অপসারণের যোগ্য বিষয়শ্রেণী:একটি পরীক্ষামূলক পাতা হিসাবে দ্রুত অপসারণের যোগ্য]] এই সমস্ত হরফ জুমলায়ে ইসমিয়্যাহ এর শুরুতে এসে মুবতাকে তার ইসিম হিসেবে নসব দেয় এবং খবরকে রফা nowiki দেয়। এই সমস্ত হরফ ৬টি। যথা: اَنَّ আন্না''। এই দুটি বাক্যের বিষয়বস্তুকে সুদৃঢ় করার জন্য ব্যবহৃত হয়। كَاَنَّ কা-আন্না''। এটি তাশবিহ সাদৃশ্য) বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। لَكِنَّ লাকিন্না''। এটি ইস্তিদরাকের জন্য ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ পূর্ববর্তি বাক্যে সৃষ্ট সন্দেহকে দূর করার জন্য আসে। এজন্য এটি এমন দুটি বাক্যে মাঝে আসে, যেদুটি বাক্য অর্থের বিচারে ভিন্ন। لَيْتَ লাইতা''। এটি তামান্নী আকাঙ্খা) বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। لَعَلَّ লা'আল্লা''। এটি তারাজ্জী সম্ভাবনা) বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। ''তামান্নী এবং তারাজ্জীর মধ্যে পার্থক্য হল তামান্নী সম্ভব, অসম্ভব উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার করতে পারে, তবে তারাজ্জী শুধুমাত্র সম্ভাবনার ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়। এগুলো জুমলায়ে ইসমিয়্যাহ এর শুরুতে আসা এবং নাফী না-বাচক) হবার দিক থেকে ليس-এর সাথে সাদৃশ্য রাখে। এগুলো মুবতাদাকে তার ইসিম হিসেবে রফা দেয় এবং খবরকে নছব দেয়। ما ও لا-এর মধ্যে পার্থক্য হল, ما মা'রিফা ও নাকিরা উভয়টির শুরুতেই আসতে পারে, কিন্তু لا শুধুমাত্র নাকিরা র শুরুতেই আসে। পাখির উড়ার পদ্ধতি সম্পর্কে কুরআন বলেঃ আরবি শব্দ আমসাকা এর আক্ষরিক অর্থ হল কাউকে হাত দেওয়া, জব্দ করা, ধরে রাখা, আটকে রাখা যা এই ধারণা প্রকাশ করে যে আল্লাহ পাখিটিকে তাঁর ক্ষমতায় ধরে রেখেছেন। এই আয়াতগুলি ঐশ্বরিক আদেশের উপর পাখিদের আচরণের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ নির্ভরতার উপর জোর দেয়। আধুনিক বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলি নির্দিষ্ট প্রজাতির পাখিদের চলাফেরার প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত পরিপূর্ণতা অর্জন করেছে। এটি শুধুমাত্র পাখিদের জেনেটিক কোডে একটি পরিযায়ী প্রোগ্রামের অস্তিত্ব যা দীর্ঘ এবং জটিল ভ্রমণকে ব্যাখ্যা করতে পারে যা খুব অল্পবয়সী পাখিরা, কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই এবং কোন গাইড ছাড়াই সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়। তারা একটি নির্দিষ্ট তারিখে প্রস্থান পয়েন্টে ফিরে যেতেও সক্ষম। প্রফেসর হ্যামবার্গার তার 'পাওয়ার অ্যান্ড ফ্র্যাজিলিটি' বইতে 'মটন-বার্ড'-এর উদাহরণ দিয়েছেন যা প্রশান্ত মহাসাগরে বসবাস করে এবং '৪'-এর আকারে হয়, ১৫,০০০ মাইলেরও বেশি ভ্রমণ করে। এটি এই যাত্রাটি ৬ মাস মেয়াদে করে এবং সর্বোচ্চ এক সপ্তাহ বিলম্বের সাথে তার প্রস্থান পয়েন্টে ফিরে আসে। এই ধরনের ভ্রমণের জন্য অত্যন্ত জটিল নির্দেশাবলী পাখির স্নায়ু কোষ থাকতে হবে। তাদের অবশ্যই প্রোগ্রাম করা হয়, আমাদের কি এই *প্রোগ্রামার'-এর বা যিনি নিয়ন্ত্রণ করেন, ওনার পরিচয় সম্পর্কে চিন্তা করা উচিত নয়? ভন-ফ্রিশ মৌমাছির আচরণ এবং যোগাযোগের উপর গবেষণার জন্য ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। মৌমাছি, কোনো নতুন বাগান বা ফুল আবিষ্কার করার পর, ফিরে যায় এবং তার সহকর্মী মৌমাছিকে সেখানে যাওয়ার সঠিক দিক ও মানচিত্র বলে, যা 'মৌমাছির নাচ' নামে পরিচিত। কর্মী মৌমাছিদের মধ্যে তথ্য প্রেরণের উদ্দেশ্যে এই পোকার গতিবিধির অর্থ ফটোগ্রাফি এবং অন্যান্য পদ্ধতি ব্যবহার করে বৈজ্ঞানিকভাবে আবিষ্কৃত হয়েছে। কুরআনের উপরের আয়াতে উল্লেখ করেছে যে কীভাবে মৌমাছি দক্ষতার সাথে তার প্রভুর প্রশস্ত পথ খুঁজে পায়। যাইহোক, শেক্সপিয়রের নাটক "হেনরি দ্য ফোর্থ"-এ, কিছু চরিত্র মৌমাছি সম্পর্কে কথা বলে এবং উল্লেখ করে যে মৌমাছিরা সৈন্য এবং তাদের একজন রাজা রয়েছে। শেক্সপিয়রের সময়ে লোকেরা এটাই ভেবেছিল যে শ্রমিক মৌমাছিরা পুরুষ মৌমাছি এবং তারা বাড়ি যায় ও একটি রাজা মৌমাছির কাছে জবাবদিহি করে। কিন্তু, এটা সত্য নয়। শ্রমিক মৌমাছিরা মহিলা এবং তারা রাজা মৌমাছিকে রিপোর্ট করে না বরং একটি রানী মৌমাছিকে রিপোর্ট করে। তবে এটি আবিষ্কার করতে গত ৩০০ বছরে আধুনিক তদন্ত করতে হয়েছিল। মাকড়সার জালকে খুব দুর্বল এবং সূক্ষ্ম হিসাবে শারীরিক বর্ণনা দেওয়ার পাশাপাশি, কুরআন মাকড়সার বাড়িতে সম্পর্কের দুর্বলতার উপরও জোর দেয়, যেখানে স্ত্রী মাকড়সা অনেক সময় তার সঙ্গী পুরুষ মাকড়সাকে হত্যা করে। অতীতে, কিছু লোক সম্ভবত কুরআনকে উপহাস করত, এটিকে রূপকথার বই বলে মনে করত যেখানে পিঁপড়ারা একে অপরের সাথে কথা বলে এবং পরিশীলিত বার্তা যোগাযোগ করে। সাম্প্রতিক সময়ে, গবেষণা আমাদের পিঁপড়াদের জীবনধারা সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য দেখেছি, যা আগে মানবজাতির কাছে অজানা ছিল। গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রাণী বা পোকামাকড় যাদের জীবনধারা মানুষের জীবনধারার সাথে সবচেয়ে কাছাকাছি সাদৃশ্যপূর্ণ তারা হল পিঁপড়া। এটি পিঁপড়া সম্পর্কিত নিম্নলিখিত ফলাফলগুলি থেকে দেখা যেতে পারেঃ # পিঁপড়ারা মানুষের মতোই তাদের মৃতকে কবর দেয়। # তাদের শ্রম বিভাজনের একটি অত্যাধুনিক ব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে তাদের ব্যবস্থাপক, সুপারভাইজার, ফোরম্যান, শ্রমিক ইত্যাদি রয়েছে। # তাদের নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের একটি উন্নত পদ্ধতি রয়েছে। # তারা নিয়মিত বাজার ধরে রাখে যেখানে তারা পণ্য বিনিময় করে। # তারা শীতকালে দীর্ঘ সময় ধরে শস্য সংরক্ষণ করে এবং যদি শস্য কুঁড়ি শুরু হয় তবে তারা শিকড় কেটে ফেলে, যেন তারা বুঝতে পারে যে যদি তারা এটি বৃদ্ধি করতে ছেড়ে দেয় তবে এটি পচে যাবে। যদি তাদের দ্বারা সঞ্চিত শস্যবৃষ্টির কারণে ভিজে যায়, তারা এই শস্যগুলি শুকানোর জন্য সূর্যের আলোতে নিয়ে যায়, এবং একবার এগুলি শুষ্ক হয়ে গেলে, তারা তাদের ভিতরে ফিরিয়ে নিয়ে যায় যেন তারা জানে যে আর্দ্রতা মূল সিস্টেমের বিকাশ ঘটাবে এবং তারপরে শস্যগুলি পচে যাবে। মৌমাছি বিভিন্ন ধরনের ফুল ও ফলের রস শোষণ করে এবং তার শরীরের মধ্যে মধু তৈরি করে, যা সে তার মোমের কোষে সঞ্চয় করে। মাত্র কয়েক শতাব্দী আগে মানুষ জানতে পেরেছিল যে মৌমাছির পেট থেকে মধু আসে। এই সত্যটি কুরআনে ১৪০০ বছর আগে নিম্নলিখিত আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছিলঃ আমরা এখন সচেতন যে মধুর একটি নিরাময় বৈশিষ্ট্য এবং একটি হালকা অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। রাশিয়ানরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে তাদের ক্ষত ঢাকতে মধু ব্যবহার করত। ক্ষতটি আর্দ্রতা ধরে রাখবে এবং খুব সামান্য দাগ টিস্যু ছেড়ে যাবে। মধুর ঘনত্বের কারণে ক্ষতস্থানে কোনো ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়া জন্মে না। একটি নির্দিষ্ট উদ্ভিদের অ্যালার্জিতে ভুগছেন এমন ব্যক্তিকে সেই উদ্ভিদ থেকে মধু দেওয়া যেতে পারে যাতে সেই ব্যক্তিটি সেই অ্যালার্জির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। মধু ফ্রুক্টোজ এবং ভিটামিন K-এর সমৃদ্ধ। সুতরাং মধু, এর উৎপত্তি ও গুণাগুণ সম্পর্কে কুরআনে যে জ্ঞান রয়েছে, তা নাযিল হওয়ার সময় থেকে অনেক এগিয়ে ছিল। পরমাণু বলতে কোন মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণাকে বোঝায়, যেটিতে সেই পদার্থের সমস্ত ভৌত ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে। এছাড়াও পরমাণুর ব্যাখ্যা এভাবেও দেওয়া যেতে পারে, পরমাণু হল মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। অণু এক বা একাধিক পরমাণু দিয়ে গঠিত। যদি তাদের একাধিক পরমাণু থাকে তবে পরমাণুগুলি একই (একটি O2 অর্থাৎ অক্সিজেন অণুতে দুটি অক্সিজেন পরমাণু থাকে) বা ভিন্ন (একটি H2O অর্থাৎ জলের অণুতে দুটি হাইড্রোজেন পরমাণু এবং একটি অক্সিজেন পরমাণু থাকে) হতে পারে। জৈবিক অণু, যেমন প্রোটিন এবং ডিএনএ, হাজার হাজার পরমাণু দ্বারা গঠিত হতে পারে। এখানে আমরা রসায়নে বন্ধনের প্রকারগুলি দেখি। আমরা রাসায়নিক বন্ধন কী তা ব্যাখ্যা করি, রাসায়নিক বন্ধনের প্রকারগুলি তালিকাভুক্ত করি এবং রাসায়নিক বন্ধনের উদাহরণ দিই। বন্ধনগুলি রসায়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা একটি যৌগের অনেক রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যকে নির্দেশ করে। রাসায়নিক বন্ধন হল দুই বা ততোধিক পরমাণুর মধ্যে আকর্ষণ যা তাদেরকে একটি স্থিতিশীল রাসায়নিক যৌগ গঠন করতে সক্ষম করে। একটি রাসায়নিক বন্ধনের নির্দিষ্ট প্রকৃতিতে পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সর্বাধিক পরিচিত সমযোজী এবং আয়নিক বন্ধন। এই বন্ধনগুলির সাথে, এটি পরমাণুর মধ্যে পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করে যখন একটি কম থাকে। এটি আকর্ষণের শক্তি যা পরমাণুগুলিকে ধারণ করে, ইলেকট্রনগুলিকে একসাথে একটি বন্ধন তৈরি করতে দেয়। সমযোজী বন্ধনের সমযোজী বন্ধন হল একটি রাসায়নিক বন্ধন যা দুটি পরমাণুর মধ্যে গঠিত হয়, একজোড়া ইলেকট্রন একে অপরের মধ্যে ভাগাভাগি করার মাধ্যমে; যে উপাদানগুলি এই বন্ধনগুলি গঠন করে সেগুলি সাধারণত অ-ধাতু হয়। O2 এবং H2O-এর মতো যৌগে অক্সিজেন, হাইড্রোজেন এবং নাইট্রোজেনের কিছু উদাহরণ। সমযোজী বন্ধন বিশিষ্ট যৌগকে সমযোজী যৌগ বলা হয়। সমযোজী যৌগ নিম্ন গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বিশিষ্ট, বিদ্যুৎ কুপরিবাহী, সাধারণত পানিতে অদ্রবণীয়, কিন্তু জৈব দ্রাবকে দ্রবণীয়। সমযোজী বন্ধনের একটি সংজ্ঞায়িত বৈশিষ্ট্য হল বন্ধনের মাঝখানে ইলেকট্রন ঘনত্ব বেশি। এর মানে হল যে প্রতিটি প্রান্তের চেয়ে দুটি পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রনগুলি বেশি পাওয়া যায়। রসায়নবিদরা মাঝে মাঝে আণবিক অরবিটাল তত্ত্ব নামে একটি মডেল ব্যবহার করে সমযোজী বন্ধন গঠনের উপায় বর্ণনা করে এবং ভবিষ্যদ্বাণী করে থাকে। * একটি আয়নিক যৌগের সম্পূর্ণ ধনাত্মক এবং ঋণাত্মক চার্জ রয়েছে যেহেতু ইলেকট্রনগুলি সমযোজী বন্ধনের দ্বারা ভাগ করা হয় না তবে আরও ইলেক্ট্রোনেগেটিভ পরমাণু দ্বারা "চুরি" হয়। * যে পরমাণু ইলেকট্রন হারায় তার একটি ধনাত্মক চার্জ থাকে, যখন ইলেকট্রন লাভ করে তার একটি ঋণাত্মক চার্জ থাকে। ধাতব বন্ধন ধাতব বন্ধন বলতে একটি ধাতুর পরমাণুর মধ্যে রাসায়নিক বন্ধনকে বোঝায়। অবাধে চলমান ইলেকট্রন সমুদ্রের মতো, এই বন্ধনগুলি একযোগে ধাতুর সমস্ত পরমাণুকে সংযুক্ত করে (সমযোজী বন্ধনের বিপরীতে, যেখানে পরমাণুগুলি একটি অণুর নির্দিষ্ট অংশে ইলেকট্রনের পৃথক জোড়া ভাগ করে)। এই রাসায়নিক বন্ধনগুলি তাদের দীপ্তি, বৈদ্যুতিক এবং তাপ পরিবাহিতা সহ বাল্ক ধাতুগুলির অনেক বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী। বিঃদ্রঃ এছাড়াও অনেক ধরনের বন্ধনের অস্তিত্ব রয়েছে, যেমন পাই ও সিগমা বন্ধন, আন্ত-আণবিক বন্ধন এছাড়াও সমযোজী বন্ধনেরও আরও ভাগ রয়েছে যথাক্রমে একক বা এক বন্ধন, দ্বি-বন্ধন ও ত্রি বন্ধন ইত্যাদি, তবে এগুলি এখন মূলত আমাদের পাঠ্যের বিষয় নয়। if লাইসেন্স অভিপ্রয়াণ অনাবশ্যক 1 redundant| if লাইসেন্স অভিপ্রয়াণ অনাবশ্যক 2 redundant| if লাইসেন্স অভিপ্রয়াণ অনাবশ্যক 3 redundant| if লাইসেন্স অভিপ্রয়াণ অনাবশ্যক 4 redundant| if লাইসেন্স অভিপ্রয়াণ অনাবশ্যক 5 redundant| if লাইসেন্স অভিপ্রয়াণ অনাবশ্যক 6 redundant এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: //ইন্সটলের পদ্ধতি জানার জন্য w:ব্যবহারকারী:Yahya/TwinkleMobile পাতা দেখুন। পাতা আমদানির অনুরোধ ও এর উপপাতা msg টেমপ্লেট:প্রত্যুত্তর এ ত্রুটি msg '%sটির বেশী নাম দেয়া হয়েছে।', এই টেমপ্লেটটি কোনো আলাপ পাতায় ব্যবহারকারীদের উল্লেখ করতে বা প্রত্যুত্তর করতে ব্যবহৃত হয়। এই টেমপ্লেটে যে ব্যবহারকারীদের নাম উল্লেখ করে স্বাক্ষরসহ মন্তব্য যোগ করবেন, তারা একটি বিজ্ঞপ্তি পাবেন যে, আপনি তাদেরকে অমুক পাতায় আপনার মন্তব্যে উল্লেখ করেছেন। আইপি ব্যবহারকারীদের উল্লেখ করলে তারা বিজ্ঞপ্তি পাবে না। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারীর নাম অভ্যন্তরীণ সংযোগ টেমপ্লেট]] [[বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারীর নাম অভ্যন্তরীণ সংযোগ টেমপ্লেট]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমি মামুন ইকবাল উইকি বই এ অবদান রাখতে চাই এবং এ ব্যাপারে উইকিপিডিয়ার সর্বপ্রকার প্রশাসক এবং পরীক্ষকের এর কাছ থেকে সাহায্য প্রার্থনা করি। বিভিন্ন প্রকার লেখালেখি করার অভিজ্ঞতা আমার আছে। কবিতা গল্প নিবন্ধ ইত্যাদি। আমার এই সমস্ত অভিজ্ঞতা উইকি বইতে কাজে লাগানোর ইচ্ছা পোষণ করি। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: হাইড্রোজেন হলো একটি পরমাণু যাতে একটি ইলেকট্রন এবং একটি প্রোটন থাকে। এই মৌলটিকে পর্যায়ক্রমিক চার্টের একেবারে উপরে বামপার্শ্বে পাওয়া যায়। হাইড্রোজেনের প্রতীক হলো ইংরাজির H অক্ষর। হাইড্রোজেন মৌলটি মহাবিশ্বের সবচেয়ে হালকা এবং নানাভাবে সর্বত্র পাওয়া যায়। এখানে হাইড্রোজেন নিয়ে কিছু তথ্য দেওয়া হলো: প্রোটন এবং ইলেকট্রনের সংখ্যা (একই সংখ্যা ১ মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে হেনরি ক্যাভেন্ডিশই প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন যে হাইড্রোজেন একটি অনন্য পদার্থ। ১৭৭৬ সালে তিনি একটি অ্যাসিডের সাথে পারদ মিশিয়ে হাইড্রোজেন তৈরি করেন। যদিও সুইস আলকেমিস্ট প্যারাসেলসাস এর অনেক আগেই হাইড্রোজেন তৈরি করেছিলেন। তিনি এতে জলের নমুনা মিশিয়েও জল তৈরি করেন! ==মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে হাইড্রোজেন নামটি এসেছে প্রাচীন গ্রীক শব্দ Hydrogenes থেকে যার অর্থ "জল-গঠনকারী"। ১৭৮৩ সালে অ্যান্তনি ল্যাভয়সিয়ের এই মৌলটির নামকরণ করেছিলেন। যখন হাইড্রোজেন জ্বলে তখন এটি জল উৎপন্ন করে। * হাইড্রোজেন হলো ক্ষুদ্রতম মৌল। * হাইড্রোজেন হলো মহাবিশ্বের সবচেয়ে প্রাচুর্যপূর্ণ মৌল। * পৃথিবীতে বিশুদ্ধ অবস্থায় হাইড্রোজেন সহজে পাওয়া যায় না, তবে বেশিরভাগই জলের অংশ হিসাবে পাওয়া যায়। * নক্ষত্রদের প্রধান জ্বালানী হলো হাইড্রোজেন এবং লাল দানব তারাদের একমাত্র জ্বালানী। * হাইড্রোজেন গ্যাসে আগুন লাগার সময় চিঁ-চিঁ শব্দ হয়। হাইড্রোজেন পারমাণু অবস্থায় সাধারণত মহাকাশ এবং নক্ষত্রে পাওয়া যায়। মহাকাশে হাইড্রোজেনের বিশাল মেঘ রয়েছে। তবে মহাকাশে যে হাইড্রোজেন আছে তার বেশির ভাগই একটি ইলেকট্রন অনুপস্থিত, যার মানে এটি একটি আয়ন। পৃথিবীতে হাইড্রোজেন সাধারণত জলের অণুর অংশ হিসেবে পাওয়া যায়। অন্যান্য অনেক অণুতেও হাইড্রোজেন থাকে। কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়া বর্জ্য হিসাবে বিশুদ্ধ হাইড্রোজেন গ্যাস তৈরি করে। জীবাশ্ম জ্বালানি প্রক্রিয়াকরণে আপগ্রেডিং হাইড্রোজেনের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার রয়েছে। অ্যামোনিয়া উৎপাদনেও হাইড্রোজেনের বেশি ব্যবহার দেখা যায়। ভবিষ্যতে দূষণমুক্ত গাড়ির জ্বালানী হিসাবে হাইড্রোজেন ব্যবহার করা হতে পারে। হাইড্রোজেন অত্যন্ত দাহ্য, এবং যখন এটি অক্সিজেন গ্যাস বা বাতাসের সাথে মেশে তখন এতে বিস্ফোরণ হতে পারে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: পরমাণু রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য আছে এমন একটি মৌলের ক্ষুদ্রতম কণার যে কোনো একটি। একই পরিমাণ ইলেকট্রন এবং প্রোটন থাকার কারণে পরমাণুর আধান নিরপেক্ষ। এটি ধনাত্মক বা ঋণাত্মক নয়। মৌল একটি প্রাকৃতিক পদার্থ যা রাসায়নিক প্রক্রিয়ার দ্বারা আর ভেঙে ফেলা যায় না। শেয়ারকৃত আইপি friendly-shared শেয়ারকৃত আইপি ট্যাগ করা tooltip এই আইপি ঠিকানার মালিক/পরিচালক যে সংস্থা, আপনি তার নাম লিখতে পারেন। প্রয়োজন হলে উইকিমার্কআপও ব্যবহার করতে পারেন।' label যোগাযোগের ঠিকানা (শুধুমাত্র যদি অনুরোধ করা হয় tooltip ঐচ্ছিকভাবে আপনি সংস্থাটির কিছু যোগাযোগের ঠিকানা যোগ করতে পারেন। যদি সংস্থাটি নির্দিষ্টভাবে এটি যুক্ত করার অনুরোধ করে তবেই এই পরামিতিটি ব্যবহার করুন। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আপনি উইকিমার্কআপও ব্যবহার করতে পারেন।' label Shared IP স্ট্যান্ডার্ড শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label Shared IP edu শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য প্রবর্তিত শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label Shared IP corp ব্যবসায়ের জন্য প্রবর্তিত শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label Shared IP public পাবলিক টার্মিনালের জন্য প্রবর্তিত শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label Shared IP gov সরকারি সংস্থা ও সুবিধাদির জন্য প্রবর্তিত শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label Dynamic IP পরিবর্তনশীল ঠিকানার সংস্থার জন্য প্রবর্তিত শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label Static IP স্থির আইপি ঠিকানার জন্য প্রবর্তিত শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label ISP আইএসপি সংস্থার (বিশেষ করে প্রক্সি সমূহ) জন্য প্রবর্তিত শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label Mobile IP মোবাইল ফোন কোম্পানি ও এর গ্রাহকদের জন্য প্রবর্তিত শেয়ারকৃত আইপি ঠিকানা টেমপ্লেট', label Whois সেসব আইপি ঠিকানার টেমপ্লেট যেগুলোর মনিটরিং প্রয়োজন, কিন্তু এটি শেয়ারকৃত, পরিবর্তনশীল নাকি স্থির তা অজানা', alert('আপনাকে অবশ্যই একটি শেয়ারকৃত আইপি টেমপ্লেট নির্বাচন করতে হবে ঘোষণা] নেতৃত্ব উন্নয়ন টাস্ক ফোর্স দলটি নেতৃত্ব উন্নয়ন টাস্ক ফোর্সের দায়িত্ব সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে আহ্বান করছে। এছাড়াও, যদি কোনও সম্প্রদায়ের সদস্য এই ১২-সদস্যের টাস্কফোর্সের অংশ হতে চান তবে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। প্রতিক্রিয়ার সময় ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত। ২ আগ্রহী সম্প্রদায়ের সদস্যরা Google Meet মাধ্যমে ১৮ ফেব্রুয়ারী, শুক্রবার একটি আঞ্চলিক আলোচনায় যোগ দিতে পারেন। সর্বজনীন আচরণবিধি (UCoC) প্রয়োগের নির্দেশিকা এবং অনুসমর্থন ভোট এই তথ্যটি ট্রাস্টি বোর্ড এবং নির্বাচন কমিটির সাথে ভাগ করা হবে যাতে তারা আসন্ন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচন সম্পর্কে জ্ঞাত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। অভ্যন্তরীণ আলোচনার পরে ট্রাস্টি বোর্ড একটি ঘোষণা দেবে। নির্বাচন প্রক্রিয়া উন্নত করতে এবং সহায়তা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। সর্বজনীন আচরণবিধি (UCoC) প্রয়োগের নির্দেশিকা অনুসমর্থনের জন্য ভোট শুরু হয়েছে (৭ ২১ মার্চ ২০২২ পশ্চিমবঙ্গ উইকিমিডিয়া ব্যবহারকারী দলের পক্ষ থেকে প্রকল্পের আহ্বান মারিয়ানা ইস্কান্ডারের সাথে দক্ষিণ এশিয়া/ESEAP বার্ষিক পরিকল্পনা সভা কথোপকথন এই প্রশ্নগুলি সম্পর্কে হবে: * উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন আঞ্চলিক পর্যায়ে কাজ করার আরও ভালো উপায় অন্বেষণ করে চলেছে। আমরা অনুদান, নতুন বৈশিষ্ট্য এবং সম্প্রদায়ের কথোপকথনে আমাদের আঞ্চলিক ফোকাস বাড়িয়ে চলেছি। আমরা আরও কিভাবে উন্নত করতে পারি? * যে কেউ আন্দোলনের কৌশল প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারে। আমরা আপনাদের কার্যকলাপ, ধারণা, এবং অনুরোধ সম্পর্কে আরও জানতে চাই। কিভাবে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন আন্দোলনের কৌশল কার্যক্রমে কর্মরত স্বেচ্ছাসেবক এবং অ্যাফিলিয়েটসদের জন্য সমর্থন উন্নত করতে পারে? চলুন ডেস্কটপ উন্নয়ন সম্পর্কে কথা বলি * সাম্প্রতিক উন্নয়ন নিয়ে হালনাগাদ * প্রশ্ন ও উত্তর, আলোচনা ==প্রার্থিতা আহ্বান: ২০২২ ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচন== ট্রাস্টি বোর্ড উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করে। সম্প্রদায়-এবং-অ্যাফিলিয়েট নির্বাচিত ট্রাস্টি এবং বোর্ড-নিযুক্ত ট্রাস্টিরা ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করে। প্রতিটি ট্রাস্টি তিন বছরের মেয়াদে কাজ করে। উইকিমিডিয়া সম্প্রদায় সম্প্রদায়-এবং-অ্যাফিলিয়েট ট্রাস্টি নির্বাচনের জন্য ভোট দিতে পারে। উইকিমিডিয়া সম্প্রদায় ২০২২ সালে ট্রাস্টি বোর্ডে দুটি আসন নির্বাচন করার জন্য ভোট দেবে। এটি ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিনিধিত্ব, বৈচিত্র্য, এবং দক্ষতা উন্নত করার একটি সুযোগ। আন্দোলনের কৌশল এবং শাসন দল আসন্ন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনে নির্বাচনী স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে সহযোগিতা করার জন্য সম্প্রদায়ের সদস্যদের খুঁজছেন৷ মোট ৭৪টি উইকি যারা ২০১৭-এ অংশগ্রহণ করেনি তারা ২০২১ সালের নির্বাচনে ভোট দিয়েছে। আপনি অংশগ্রহণ উন্নত করতে সাহায্য করতে পারেন? নির্বাচনী স্বেচ্ছাসেবকরা নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে সাহায্য করবে: * সংক্ষিপ্ত বার্তা অনুবাদ করা, এবং সম্প্রদায়েতে চলমান নির্বাচন প্রক্রিয়া ঘোষণা করা। ঐচ্ছিক মন্তব্য এবং প্রশ্নের জন্য সম্প্রদায়েটিতে নিরীক্ষণ রাখা। * কথোপকথন এবং ইভেন্টের সময় ফ্রেন্ডলি স্পেস নীতি বজায় রাখা। * নিরপেক্ষভাবে সম্প্রদায়ের কাছে নির্বাচনের নির্দেশিকা এবং ভোটদানের তথ্য উপস্থাপন করা। সম্প্রদায়ের নিকট KanikBot অনুমোদন বিষয়ে যে কাজের অনুমতি প্রয়োজন: নতুনদের স্বাগত বার্তা দেয়া ২০২২ নির্বাচনী কম্পাসের জন্য বিবৃতির প্রস্তাব রাখুন নির্বাচনী কম্পাস এমন একটি সংরঞ্জাম যা ভোটারদের তাদের বিশ্বাস এবং দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সর্বোত্তম সারিবদ্ধ প্রার্থীদের সনাক্ত করতে সহায়তা করে। সম্প্রদায়ের সদস্যরা বিবৃতির প্রস্তাব রাখবেন এবং প্রার্থীরা লিকার্ট স্কেল ব্যবহার করে উত্তর দেবেন (একমত/অসম্মত/নিরপক্ষ)। বিবৃতির উত্তর নির্বাচন কম্পাস সরঞ্জামে আপলোড করা হবে। ভোটাররা বিবৃতিতে তাদের উত্তর ভাগ করে সরঞ্জামটি ব্যবহার করবে (একমত/অসম্মত/নিরপক্ষ)। ফলাফলে সেই প্রার্থীদের শনাক্ত হবে যারা ভোটারদের বিশ্বাস ও দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সর্বোত্তমে সারিবদ্ধ হয়। এখানে নির্বাচন কম্পাসের সময়রেখা দেওয়া রয়েছে: * জুলাই ৮ ২০: স্বেচ্ছাসেবকরা নির্বাচন কম্পাসের জন্য বিবৃতির প্রস্তাব রাখবে। * জুলাই ২১ ২২: নির্বাচন কমিটি স্পষ্টতার জন্য বিবৃতিগুলির পর্যালোচনা করে এবং বিষয়বস্তুর বাইরের বিবৃতিগুলি সরিয়ে দেবে। * জুলাই ২৩ আগস্ট ১: স্বেচ্ছাসেবকরা বিবৃতি উপর ভোট দেবে। * আগস্ট ২ ৪: নির্বাচন কমিটি শীর্ষ ১৫ বিবৃতি বেছে নেবে। * আগস্ট ৫ ১২: প্রার্থীরা বিবৃতির সঙ্গে নিজেদের সারিবদ্ধ করবে। * আগস্ট ১৫: ভোটারদের জন্য নির্বাচনী কম্পাস খোলা হবে। নির্বাচন কমিটি আগস্টের শুরুতে সেরা ১৫টি বিবৃতির নির্বাচন করবে। আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন টিম দ্বারা সমর্থিত নির্বাচন কমিটি প্রক্রিয়াটি তত্ত্বাবধান করবে। আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন টিম প্রশ্নের স্পষ্টতা, সদৃশতা, ভুল ইত্যাদি পরীক্ষা করবে। ''এই বার্তা-টি বোর্ড নির্বাচন কার্যকরী দল এবং নির্বাচন কমিটির পক্ষ থেকে পাঠানো হয়েছে।'' ক-ক্ষ A to Z)}’এর সম্মিলিত সত্য প্রকাশ 'মুক্ত বিশ্ব পঞ্চকোষ ==উইকিম্যানিয়া ২০২২ – বাংলাদেশ পর্বে অংশগ্রহণের আহ্বান আবেদন গ্রহণ ১ আগস্ট, ২০২২ পর্যন্ত চলবে। উইকিম্যানিয়া ২০২২ — বাংলাদেশ পর্ব: উপস্থাপনা সেশনের আহ্বান আমদানি লক্ষ্য হিসাবে বাংলা উইকিপিডিয়াকে যোগ করার প্রস্তাব ২০২২ ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচনের জন্য সম্প্রদায়ের ভোটদান শুরু হয়েছে ২০২২ ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের জন্য সম্প্রদায়ের ভোটদানের সময়কাল শেষ হতে চলেছে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করার জন্য নিচে কিছু সহায়ক সংস্থান দেওয়া হল: সর্বজনীন আচরণবিধির সংশোধিত প্রয়োগ নির্দেশিকার ওপর আসন্ন নির্বাচন একটি স্বাধীন স্বেচ্ছাসেবী দল কর্তৃক ভোট যাচাই করা হবে এবং উইকিমিডিয়া-এল (মেইলিং লিস্ট মুভমেন্ট স্ট্রাটেজি ফোরাম, ডিফ ও মেটা উইকিতে নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ করা হবে। ভোটাররা আবারও ভোটদান ও নির্দেশিকা সংক্রান্ত তাঁদের মতামত প্রদান করতে পারবেন। প্রয়োগ নির্দেশিকা কীভাবে অনুসমর্থ‌ন ও অধিকতর উন্নয়ন করা যায়, সে বিষয়ে বোর্ড অব ট্রাস্টিজ বিবেচনা করবে এবং কী ধরণের সহায়তা তাঁরা প্রদান করবেন ও কী ধরণের মতামত উত্থাপিত হবে, সেগুলো সবই তাঁরা বিবেচনায় রাখবেন। সর্বজনীন আচরণবিধির সংশোধিত প্রয়োগ নির্দেশিকার নির্বাচন শুরু হয়েছে উইকিমিডিয়া ব্যবহারের শর্তাবলী হালনাগাদ করার বিষয়ে সম্প্রদায়ের পরামর্শ শুরু এই হালনাগাদটি কয়েকটি জিনিস সম্পর্কে: * অপ্রকাশিত অর্থপ্রদান সম্পাদনাকে আরও ভালভাবে সম্বোধনের জন্য প্রস্তাব; * ইউরোপীয় ডিজিটাল পরিষেবা আইন সহ উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনকে প্রভাবিত করে বর্তমান এবং সম্প্রতি পাস করা আইন অনুসারে আমাদের ব্যবহারের শর্তাবলী হালনাগাদ করা| প্রতিক্রিয়ার জন্য, দুটি অফিস আওয়ারও অনুষ্ঠিত হবে: প্রথমটি ২ মার্চ, দ্বিতীয়টি ৪ এপ্রিল। আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে দেখুন: উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের আইনি বিভাগের পক্ষ থেকে, সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। উইকিম্যানিয়া ২০২৩-এ প্রোগ্রাম জমাদানের জন্য আপনাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। বিশুদ্ধ সোডিয়াম একটি নরম এবং রূপালি ধাতু। এটি খুব সক্রিয় ধাতু। বাতাস ও জলের সংস্পর্শ সহজেই বিক্রিয়া করে। তাই সোডিয়াম ধাতুকে তেলে ডুবিয়ে রাখা হয়। এটি এতই নরম যে এটিকে ছুরি দিয়ে সহজেই কাটা যায়। ১৮০৭ সালে স্যার হামফ্রে ডেভি সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড থেকে সোডিয়াম ধাতুকে আলাদা করতে সক্ষম হন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে ইংরেজি শব্দ soda থেকে সোডিয়াম নামটি এসেছে। ল্যাটিন ভাষায় একে বলা হতো ন্যাট্রিয়াম। * ভূত্বকে প্রাচুর্যের দিক থেকে সোডিয়াম ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। * প্রাচুর্যের দিক থেকে পর্যায় সারণির প্রথম শ্রেণীতে ক্ষারীয় ধাতুদের মধ্যে সোডিয়ামই সব থেকে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। সোডিয়ামের সবচেয়ে সাধারণ যৌগ হল সোডিয়াম ক্লোরাইড, যা লবণ বা নুন নামে বেশি পরিচিত। এটি সমুদ্রের জলে এবং খনিজ হ্যালাইটে পাওয়া যায়। মহাকাশের নক্ষত্রে সোডিয়ামের আমরা প্রতিদিন সোডিয়াম ব্যবহার করি। খাবারে নোনতা স্বাদ আনতে আমরা যে খাদ্যলবণ ব্যবহার লবণ ব্যবহার করি সেটির সিংহভাগই হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড। বেকিং সোডাতেও সোডিয়াম থাকে। যার রাসায়নিক নাম সোডিয়াম বাইকার্বোনেট। বেশিরভাগ সাবান এবং ডিটারজেন্টেও সোডিয়াম থাকে। সোডিয়াম অত্যন্ত সক্রিয় ধাতু। জলের সংস্পর্শে সহজেই জ্বলতে পারে। এমনকি এটি বিস্ফোরণও ঘটাতে পারে। এই বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের প্রাক-পাঠ্য স্তরের অন্তর্বর্তী একটি উপপ্রকল্প। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে খেলাঘর পর্যায়ের শিশুদের হেসেখেলে ছন্দ ছড়া দিয়ে বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া, যার সঙ্গে পূর্বে তাদের পরিচিতি ছিলনা। বইটি মাবাবা/অভিভাবক অথবা শিক্ষকেরা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে ছবি দেখিয়ে, ছন্দে ছন্দে পড়ে শোনালে তারা সহজেই ছড়ার মাধ্যমে ষড়ঋতুর সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠতে পারবে এবং নিজের আনমনে ছড়াগুলো উচ্চারণ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমাদের আধুনিক সমাজের বেশিরভাগই কাজ করার জন্য প্রকৌশলী শিল্পকর্মের উপর নির্ভর করতে হয়, কিন্তু আধুনিক সমাজের অনেক সদস্য প্রকৌশল কৌশল এবং অনুশীলনগুলি সম্পর্কে সচেতন নয় যা আমরা যে প্রযুক্তি এবং অবকাঠামোর উপর নির্ভর করি তা বিকশিত করেছে। আইপড, সেল ফোন, বিমান, সেতু, ভবন, যানবাহন, কম্পিউটার, ইত্যাদি প্রকৌশলীদের দ্বারা ডিজাইন এবং তৈরি করা হয়। এই পাঠ্যপুস্তকটি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রকৌশল কৌশল এবং অনুশীলনগুলি পরিচয় করিয়ে দেয়। এই বইটির লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীদের মানব ইতিহাস জুড়ে প্রকৌশল এবং এর ভূমিকার জন্য একটি ধারণা অর্জন করতে সহায়তা করা, প্রকৌশলীরা কী করে তা বুঝতে, প্রকৌশলীরা তাদের কাজে যে দক্ষতা ও প্রক্রিয়াগুলি নিয়ে আসে তা বুঝতে সাহায্য করা। লেখকরা আশা করেন যে এই বইটি শিক্ষার্থীদের প্রকৌশলে ক্যারিয়ার গড়তে অনুপ্রাণিত করতে পারে। পাঠ্যটি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য খসড়া এএসইই কে-১২ মানপূরণের জন্য লেখা হয়েছে। প্রতিটি অধ্যায় খসড়া স্ট্যান্ডার্ডের একটি ফলাফলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। যদিও মানগুলি এখনও চূড়ান্ত এবং আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়নি, উইকি বিন্যাস পাঠ্যটিকে মানদণ্ডের পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়ায় বিকশিত হওয়ার অনুমতি দেয়, যাতে পাঠ্যের বিষয়বস্তু এবং কাঠামো তাদের পুরোপুরি সমর্থন করবে। এই অধ্যায়টি প্রকৌশলের প্রকৃতি অন্বেষণ করে। আপনি যখন এই অধ্যায়টি পড়বেন, তখন আপনি আবিষ্কার করবেন: প্রকৌশলীরা কী করেন; প্রকৌশলী হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু দক্ষতা; বিভিন্ন ধরনের প্রকৌশল ক্যারিয়ার; একজন প্রকৌশলী হওয়ার জন্য শিক্ষাগত প্রয়োজনীয়তা; প্রকৌশলীদের লাইসেন্স; প্রকৌশল সমাজে যে প্রভাব ফেলেছে; এবং প্রকৌশল ভবিষ্যতের জন্য কিছু সম্ভাব্য পরিস্থিতি। এই অধ্যায়ের পড়ার পরে, আপনি নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বর্ণণা করতে পারবেন * প্রকৌশলের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা ও দক্ষতা, * সমাজের উপর প্রকৌশলের প্রভাব। একজন প্রকৌশলী কি তৈরি করে প্রকৌশলের বৈশ্বিক ও সামাজিক প্রভাব মানুষের একটি বৈশিষ্ট্য হল আমরা আমাদের চাহিদা পূরণের জন্য আমাদের পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য সরঞ্জাম এবং প্রযুক্তির বিকাশ করি। প্রকৌশলীরা অনেক উদ্ভাবনের বিকাশে অবদান রাখে যা জীবনকে উন্নত করে। এই অধ্যায়ে, আমরা প্রকৌশলীরা কীভাবে মানুষের চাহিদা পূরণের জন্য কাজ করে তা বুঝতে চেষ্টা করব; আমরা অতীতের কয়েকটি সেরা প্রকৌশল অর্জন বর্ণনা করব এবং ভবিষ্যতে প্রকৌশলকে অবশ্যই পূরণ করতে হবে এমন প্রয়োজনীয়তাগুলি বিবেচনা করব। তারপর আমরা একটি উদাহরণ বিবেচনা করবো যে কিভাবে প্রকৌশল নাটকীয়ভাবে উন্নত বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষের জন্য স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা উন্নত করেছে: বিশুদ্ধ পানীয় জল এবং সেইসাথে পানি শোধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সরবরাহ করেছে। এই অধ্যায় পড়ার পর, আপনি নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বর্ণণা করতে পারবেন * প্রকৌশল এবং সামাজিক চাহিদার মধ্যে সম্পর্ক, * কিভাবে প্রকৌশল আমাদের জীবনে পানি ব্যবস্থানপনাকে প্রভাবিত করেছে, * নৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে পানি সম্পর্কিত একটি প্রকৌশল সমাধানের প্রভাব। এই অধ্যায়টি শুরু করার আগে, এক মুহুর্তের জন্য আপনার চারপাশে তাকান এবং লক্ষ্য করুন যে আপনার আশেপাশের পরিবেশ কতজন মানুষের দ্বারা ডিজাইন করা হয়েছে। সম্ভবত আপনি একটি ভবনের ভিতরে পড়ছেন; প্রকৌশলীরা এটি ডিজাইন করেছে এবং লোকেরা নির্মাণ করেছে। আপনি যে কম্পিউটারে পড়ছেন তাও ডিজাইন করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে তৈরি করা হয়েছে। আধুনিক জীবনের প্রায় প্রতিটি দিকই ডিজাইনের উপর নির্ভর করে। প্রযুক্তিগত নিদর্শন যেমন সেতু, ভবন, যানবাহন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার এর উপর নির্ভরশীল এবং প্রভাবিত। এই প্রযুক্তিগত নিদর্শনগুলি প্রকৌশলীদের দ্বারা ডিজাইন এবং তৈরি করা হয়; যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকৌশলীরা তৈরি করেন তাকে প্রায়ই প্রকৌশল ডিজাইন প্রক্রিয়া বলা হয়। এবিইট, যে সংস্থা স্নাতক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ প্রকৌশল প্রোগ্রামকে স্বীকৃতি দেয়, তারা প্রকৌশল ডিজাইনের সংজ্ঞা হিসাবে নিম্নোক্ত লেখাটি প্রকাশ করেছে, এই অধ্যায় পড়ার পর আপনি নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বর্ণণা করতে পারবেন, * কিভাবে প্রকৌশল ডিজাইন অন্যান্য ডিজাইন প্রক্রিয়া থেকে ভিন্ন। * প্রকৌশল ডিজাইন প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপ। * একটি পণ্য বা প্রক্রিয়া ডিজাইন করার জন্য প্রকৌশল ডিজাইন প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপ। * ডিজাইন প্রক্রিয়ার বাস্তবায়ন কিভাবে ফলাফলকে প্রভাবিত করে। প্রকৌশল হল "গণিত" এবং "বিজ্ঞান" এর নীতিগুলির প্রয়োগ যা উপাদান, সিস্টেম এবং প্রক্রিয়াগুলির সৃষ্টি বা সংশোধনে ব্যবহৃত হয়। "প্রকৌশলীরা" লজিক্যাল পদক্ষেপগুলির একটি সিরিজ ব্যবহার করে প্রকৌশল ডিজাইন প্রক্রিয়া এই ধরনের নিদর্শনগুলি তৈরি করে যা গুণমান, কর্মক্ষমতা এবং ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্য উপস্থাপন করে। এই অধ্যায়টি প্রকৌশলের সাথে গণিত এবং বিজ্ঞানের ভূমিকা ও সংযোগগুলি অন্বেষণ এবং পরীক্ষা করে একই সাথে প্রকৌশলে পেশাদার ক্যারিয়ারের জন্য সেই বিষয়গুলির গবেষণায় সফল হওয়ার প্রয়োজনীয়তাও পরীক্ষা করে। এই অধ্যায় পড়ার পর আপনি নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বর্ণণা করতে পারবেন, * বিজ্ঞান, গণিত এবং প্রকৌশল ক্ষেত্রের লক্ষ্য এবং প্রকৃতি এবং তাদের মধ্যে পার্থক্য। * গণিত, বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের ক্ষেত্রগুলি কীভাবে একে অপরের কাছ থেকে উপকৃত হয় এবং কেন একে অপরের প্রয়োজন হয়। * বিভিন্ন শাখায় প্রকৌশলীরা কী করেন এবং তারা কীভাবে গণিত ও বিজ্ঞান ব্যবহার করেন। * প্রকৌশল ডিজাইন প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে বিজ্ঞান ও গণিতের ভূমিকার ব্যাখ্যা। * বিভিন্ন প্রকৌশল শাখায় প্রকৌশলীদের দ্বারা ব্যবহৃত হতে পারে এমন বিজ্ঞান এবং গণিতের ধরণ। কীভাবে গণিত, বিজ্ঞান, ও প্রকৌশল প্রথম পকেট রেডিও তৈরিতে নেতৃত্ব দিয়েছে প্রকৌশলে বিজ্ঞান ও গণিতের ভূমিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে প্রকৌশলের সাথে গণিত ও বিজ্ঞানকে সংযুক্তি বিজ্ঞান ও প্রকৌশল সঙ্গে প্রকৌশল কর্মজীবন ক্ষেত্রের সংযোগ গণিত ও বিজ্ঞানের প্রকৌশল ডিজাইন প্রক্রিয়ার সাথে সংযুক্তি আজ, বিশ্বের জনসংখ্যার অধিকাংশই প্রকৌশল নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে বাস করে। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগই প্রযুক্তিগত ডিভাইস দ্বারা বেষ্টিত যা নাটকীয়ভাবে কীভাবে আমরা আমাদের জীবন যাপন করি তা প্রভাবিত করে। আমরা এমন বাড়িতে বাস করি যার কাঠামোগত, বৈদ্যুতিক, নিষ্কাশন এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রকৌশলীদের দ্বারা ডিজাইন করা হয়েছে। আমরা গাড়ি, ট্রাক, ট্রেন এবং বিমানে ভ্রমণ করি; আমরা টেলিভিশন, কম্পিউটার, টেলিফোন এবং সেল ফোন ব্যবহার করে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করি, প্রকৌশলীরা এই সমস্ত ডিভাইসের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এই অগ্রগতিগুলির অনেকগুলি ছাড়া জীবন কল্পনা করা কঠিন নয়; প্রকৃতপক্ষে, বিশ্বের দরিদ্রতম কিছু মানুষ আজ আমরা যে সুবিধাগুলি গ্রহণ করি তা ছাড়াই বসবাস করে, যেমন পরিষ্কার পানি, উন্নত স্যানিটেশন সিস্টেম, প্রচুর পরিমাণে খাদ্য এবং বৈদ্যুতিন সুবিধা। প্রকৌশলের ইতিহাসের বেশিরভাগই এই ধরনের সমস্যাগুলির দিকে পরিচালিত হয়েছে, এবং আমরা এর সুবিধাভোগী। তাদের সমাধান এবং সেইসাথে অপ্রত্যাশিত নতুন সমস্যাগুলির উত্তরাধিকার যার সমাধান প্রকৌশল তৈরি করেছে। প্রকৌশলীদের কাজ আমাদের আজকের সমাজের প্রকৃতি এবং সেইসাথে শতাব্দী জুড়ে সভ্যতার গতিপথকে নাটকীয়ভাবে প্রভাবিত করেছে। প্রকৌশলীদের প্রায়শই বিশুদ্ধভাবে প্রযুক্তিগত ব্যক্তি হিসাবে দেখা হয় যাদের একমাত্র উদ্বেগ নতুন ডিভাইস বা কাঠামোর উন্নয়ন। ইতিহাস জুড়ে, প্রকৌশলীরা তাদের সমাজের মধ্যে কাজ করেছেন এবং তাদের সমাজ দ্বারা সীমাবদ্ধ করা হয়েছে; প্রকৌশল প্রচেষ্টার সাফল্য বা ব্যর্থতা প্রায়শই অর্থনীতি, সামাজিক কনভেনশন এবং ভাগ্য সহ অ-প্রযুক্তিগত বিষয়গুলির তুলনায় প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলির সাথে কম সম্পর্কযুক্ত। প্রকৌশলের বেশিরভাগ আধুনিক সংজ্ঞা দরকারী বস্তু, পণ্য, কাঠামো এবং আরও অনেক কিছু বিকাশের জন্য বিজ্ঞান এবং গণিতের জ্ঞানের প্রয়োগের উপর জোর দেয়। যদিও এটি অবশ্যই আধুনিক প্রকৌশলীদের ক্ষেত্রে সত্য, প্রকৌশল অনুশীলন ঐতিহাসিকভাবে বিজ্ঞান এবং গণিতের ব্যবহারের বাইরেও প্রসারিত হয়েছে যাতে জিনিসগুলি কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অন্তর্ভুক্ত করা যায়। অতীতের অনেক প্রকৌশল কৃতিত্ব আরও চিত্তাকর্ষক কারণ তারা গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক নীতিগুলির সম্পূর্ণ অনুসরণ করা ছাড়াই কাজ সম্পন্ন করেছেন। সুতরাং, উদাহরণস্বরূপ, মধ্যযুগীয় ক্যাথিড্রাল নির্মাতাদের প্রকৌশলী হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে, যদিও কাঠামোতে শক্তি এবং লোড সম্পর্কে তাদের বৈজ্ঞানিক বোঝাপড়া সীমিত ছিল। এমনকি আজকের জ্ঞানের দ্রুত অগ্রগতির সাথেও, অনেক আধুনিক প্রকৌশল অনুশীলনের মধ্যে এমন সমস্যার সমাধান জড়িত যা অগত্যা গণিত বা বিজ্ঞানের সাথে জড়িত নয়। "প্রকৌশলী" শব্দটির ইতিহাস অতীতে প্রকৌশলীরা কী ছিল সে সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দেয়। শব্দটির মূল অর্থ ছিল যিনি সামরিক ইঞ্জিন তৈরি করেন; সামরিক ইঞ্জিনগুলি ক্যাটাপল্টের পাশাপাশি দুর্গ, রাস্তা এবং সেতুর মতো বিষয়বস্তু ছিল। এই অর্থটি এমন একজনকে বোঝায় যিনি আবিষ্কার বা ডিজাইন করে। ১৬০০-এর দশকের গোড়ার দিকে যারা পাবলিক ওয়ার্কস পরিকল্পনা এবং সম্পাদন করতো তাদের প্রকৌশলী হিসেবে উল্লেখ করা হতো। এই অধ্যায়ে, আমরা প্রকৌশল সম্পর্কিত সমস্ত ঐতিহাসিক ঘটনাগুলির একটি ছোট ভগ্নাংশ নিয়ে আলোচনা করবো। ইতিহাস জুড়ে, প্রকৌশলীদের দ্বারা সৃষ্ট প্রযুক্তিগত অগ্রগতিদ্বারা সমাজ প্রভাবিত হয়েছে, সমাজের পরিবর্তনের সাথে প্রকৌশলবিদ্যারও পরিবর্তন ঘটেছে। সুতরাং, প্রকৌশলের একটি সম্পূর্ণ ইতিহাসের জন্য সমাজের একটি সম্পূর্ণ ইতিহাসের প্রয়োজন হবে, যা স্পষ্টতই এই অধ্যায়ের আওতার বাইরে। এছাড়াও, এই অধ্যায়টি মূলত রোমান সাম্রাজ্য, ইউরোপ এবং পরে উত্তর আমেরিকা সহ পশ্চিমা বিশ্বের প্রকৌশলের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। এই অধ্যায় পড়ার পর আপনি নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বর্ণণা করতে পারবেন, * সামাজিক সমস্যা সমাধানের জন্য গণিত, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির প্রয়োগে প্রকৌশলীরা কীভাবে সৃজনশীলতা এবং নিজস্ব চিন্তাধারা ব্যবহার করেছেন তার উদাহরণ। * কেন জটিল প্রকৌশল সমস্যাগুলি সাধারণত বৃহত্তর সামাজিক কাঠামোর মধ্যে কাজ করে এমন দলগুলির মাধ্যমে সমাধান করা হয়। * কিভাবে প্রকৌশল অগ্রগতি মানুষদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা আবার পরিবর্তে প্রকৌশল ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। * প্রকৌশল কীভাবে সমাজকে ইচ্ছাকৃত এবং আকাঙ্ক্ষিত উভয় পরিণতির পাশাপাশি অনিচ্ছাকৃত এবং অবাঞ্ছিত পরিণতি প্রদান করে তার উদাহরণ। মধ্যযুগীয় এবং রেনেসাঁ ইউরোপে প্রকৌশল এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: * পোষ্টম্যান বা সানফ্লাওয়ার তেল ভাজবার জন্য। মুরগি ছাড়িয়ে ছোট ছোট করে টুকরো করে ধুয়ে নিন‌ ও পানি ঝরিয়ে নিন। ময়দা, এরারুট ডিমসহ অন্যান্য উপকরণ একসঙ্গে মুরগির সঙ্গে মেখে নিয়ে তেলে ভেজে নিন। পরিবেশনের সময় চাটনি ও লেবু ব্যবহার করতে পারেন। ধাপ পরিবর্তনের সাথে তাপ পরিবহন ==মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে সাধারণ তাপমাত্রায় নিয়ন একটি বর্ণহীন, গন্ধহীন গ্যাস। ১৮৯৮ সালে ইংল্যান্ডের লন্ডনে স্কটিশ রসায়নবিদ উইলিয়াম রামসে এবং ইংরেজ রসায়নবিদ মরিস ট্র্যাভার্স নিয়ন গ্যাসটি আবিষ্কার করেন। ==মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে গ্রীক শব্দ neos থেকে নিয়ন নামটি এসেছে, যার অর্থ "নতুন"। * আলো তৈরিতে নিয়ন ব্যবহার করা হয়। * প্লাজমা অবস্থায় নিয়ন লাল-কমলা আভা নির্গত করে। * বায়ু নিয়নের একমাত্র উৎস। মহাবিশ্বে নিয়ন গ্যাসের সন্ধান পাওয়া খুবই সাধারণ ব্যাপার কিন্তু পৃথিবীতে এই গ্যাসটি বিরল। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে নিয়ন অল্প পরিমাণে পাওয়া যায়। বায়ুমন্ডলে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন এবং আর্গনের পরেই চতুর্থ সর্বাধিক উপাদান হিসাবে এটি পাওয়া যায়। রাসায়নিক ভাবে এটি নিষ্ক্রিয় গ্যাস বলে নিয়ন কোন যৌগ গঠন করে না। এই গ্যাসটি নিয়ন আলো এবং কিছু লেজার রশ্মি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। নীচে নিওন প্লাজমা দ্বারা নির্গত বৈশিষ্ট্যযুক্ত লাল-কমলা আভা দিয়ে আলোকিত নিয়নের রাসায়নিক চিহ্নটি একটি উদাহরণ। নিয়ন একটি নিষ্ক্রিয় গ্যাস তাই এটি বিষাক্ত নয়। এটি বিপজ্জনকও নয়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই উইকিবই প্রকল্পটি তার প্রথম পর্যায়ে রয়েছে, যা অধ্যায়গুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং সেগুলিতে কী থাকা উচিত তা সংক্ষিপ্ত করা৷ বর্তমান সময়ে, সম্পাদকীয় প্রচেষ্টা প্রতিটি অধ্যায়ের ভূমিকা লেখার দিকে পরিচালিত হয়। এটি প্রতিটি অধ্যায়ের জন্য প্রধান উপবিভাগ নির্বাচন করার একটি প্রক্রিয়া। এগুলি শেষ পর্যন্ত বিষয়বস্তুর সারণীতে ইন্ডেন্ট করা 'পৃষ্ঠা' হিসাবে উপস্থিত হবে। অবদানকারীদের মনে করিয়ে দেওয়া হয় যে এটি একটি পাঠ্যপুস্তক যা উন্নত স্তরের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এবং সাইট পরিচালকদের জন্য প্রয়োগকৃত পরিবেশগত জ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলির একটি আপ টু ডেট পর্যালোচনা প্রদান করে৷ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ তোমার চারপাশে সবকিছুই পদার্থ। পদার্থ হলো পরমাণু এবং অণু দিয়ে তৈরি। যার ভর আছে, স্থান দখল করে তাকেই পদার্থ বলে। অবশ্য এমন কিছু পদার্থ আছে যা ওজন করা যায় না। পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় আলোও একটি পদার্থ। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ==মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে ক্লোরিন একটি ফ্যাকাশে সবুজ, শ্বাসরোধকারী, কটু গন্ধযুক্ত বিষাক্ত গ্যাস। ক্লোরিনের জলীয় দ্রবণে রাসায়নিক পরিষ্কারক হিসাবে ব্যবহার হয়। এটি সামান্য গন্ধযুক্ত বর্ণহীন একটি তরল। এর একটি স্বতন্ত্র রাসায়নিক স্বাদ আছে। ১৭৭৪ সালে ক্লোরিন মৌলটি আবিষ্কার করেন সুইডিশ রসায়নবিদ কার্ল উইলহেম শেলি। ==মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে ক্লোরিন নামটি গ্রীক শব্দ ক্লোরোস থেকে এসেছে, যার অর্থ "ফ্যাকাশে সবুজ"। * ক্লোরিন এর আয়নিক রূপ ক্লোরাইড, সমুদ্রের জলে প্রচুর পরিমাণে দ্রবীভূত পদার্থ হিসেবে পাওয়া যায়। * পর্যায় সারণির প্রায় সব মৌলই ক্লোরাইড লবণ গঠন করে। প্রকৃতিতে ক্লোরিন বেশিরভাগই ক্লোরাইড লবণ হিসাবে পাওয়া যায়। ক্লোরিন সাধারণত জল পরিশুদ্ধ করতে ব্যবহার করা হয়। প্রায় সব সুইমিং পুলে জলের পরিশোধনের জন্য রাসায়নিক হিসাবে ক্লোরিন ব্যবহার করা হয়। ক্লোরিন গ্যাস খুবই বিপজ্জনক। গাঢ় ক্লোরিন গ্যাস মানুষের জন্য অত্যন্ত বিষাক্ত। গাঢ় ক্লোরিন গ্যাস নাকে মুখে ঢুকলে কয়েক মিনিটের মধ্যে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। বিভিন্ন ধরনের কোষ আছে, কিন্তু তাদের সকলের নির্দিষ্ট অংশে মিল রয়েছে। মানুষের রক্তের এই চিত্রটি যেমন দেখায় কোষগুলি বিভিন্ন আকার এবং আকৃতির হয়ে থাকে। মূলত এই আকার ও আকৃতিই সরাসরি কোষের কাজকে প্রভাবিত করে। তবুও, সমস্ত কোষ ক্ষুদ্রতম ব্যাকটেরিয়া থেকে শুরু করে বৃহত্তম তিমির কোষ কিছু অনুরূপ কাজ করে, তাই তাদের অংশে সাদৃশ্য থাকে। ১৬৬৫ সালে রবার্ট হুক নামে একজন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী জীবনের এই ক্ষুদ্র এককগুলিকে বোঝাতে সেল বা কোষ শব্দটি প্রথমবার ব্যবহার করেছিলেন। হুক মাইক্রোস্কোপের অধীনে জীবিত কোষগুলো অধ্যয়ন করার প্রথম দিকের বিজ্ঞানীদের একজন। তার সময়ের অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলি খুব শক্তিশালী ছিল না, কিন্তু হুক তখনও একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছিল। যখন তিনি তার মাইক্রোস্কোপের নীচে কর্কের একটি পাতলা টুকরার দিকে তাকালেন, তখন তিনি অবাক হয়েছিলেন যেটি দেখতে একটি মৌচাকের মতো, যা অনেকগুলি ক্ষুদ্র একক দ্বারা গঠিত, যাকে হুক কোষ বলে। রবার্ট হুক কর্কের কোষ আবিষ্কার করার পরপরই, হল্যান্ডের লিউয়েনহুক একটি মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করেন। লিউয়েনহুক তার নিজের মাইক্রোস্কোপ লেন্স তৈরি করেছিলেন এবং তিনি এতে এতটাই দক্ষ ছিলেন যে তার মাইক্রোস্কোপ তার সময়ের অন্যান্য মাইক্রোস্কোপের চেয়ে বেশি শক্তিশালী ছিল। প্রকৃতপক্ষে, লিউয়েনহুকের অণুবীক্ষণ যন্ত্রটি আধুনিক আলোর অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মতোই শক্তিশালী ছিল। তার মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করে, লিউয়েনহুক রোটিফারের মতো ক্ষুদ্র প্রাণী আবিষ্কার করেন। লিউয়েনহুক মানুষের রক্তকণিকাও আবিষ্কার করেছিলেন। এমনকি তিনি তার নিজের দাঁত থেকে প্লেক স্ক্র্যাপ করেছেন এবং মাইক্রোস্কোপের নীচে পর্যবেক্ষণ করেছেন। তিনি একটি একক কোষের সাথে ক্ষুদ্র জীবন্তদের দেখেছিলেন যেটিকে তিনি ''প্রাণীকুল'' ("ক্ষুদ্র প্রাণী নাম দিয়েছিলেন। আজকে যা আমরা লিউয়েনহুকের অ্যানিমেলকুলস ব্যাকটেরিয়া বলে থাকি। কোষতত্ত্ব হল জীববিজ্ঞানের মৌলিক তত্ত্বগুলির মধ্যে একটি। রবার্ট হুক এবং অ্যান্থনি ভন লিউয়েনহুকের মাইক্রোস্কোপ আবিষ্কারের পর দুই শতাব্দী ধরে, জীববিজ্ঞানীরা সর্বত্র কোষ খুঁজে পান। ঊনিশ শতকের প্রথম দিকে জীববিজ্ঞানীরা পরামর্শ দিয়েছিলেন যে সমস্ত জীবিত মাত্রই কোষ দিয়ে তৈরি, কিন্তু জীবনের প্রাথমিক সত্তা হিসাবে কোষের ভূমিকা ১৮৩৯ সাল পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি যখন দুই জার্মান বিজ্ঞানী, থিওডর শোয়ান একজন প্রাণীবিজ্ঞানী (প্রাণী অধ্যয়ন এবং ম্যাথিয়াস জ্যাকব শ্লেইডেন, একজন উদ্ভিদবিজ্ঞানী (উদ্ভিদ অধ্যয়ন পরামর্শ দিয়েছেন যে কোষগুলিই হল মূলত সমস্ত জীবনের গঠন এবং কার্যকারিতার মৌলিক একক। পরবর্তীতে, ১৮৫৮ সালে, জার্মান ডাক্তার রুডলফ ভিরচো লক্ষ্য করেন যে কোষগুলি আরও কোষ তৈরির জন্য বিভাজিত হয়। তিনি প্রস্তাব করেছিলেন যে সমস্ত কোষ শুধুমাত্র অন্যান্য কোষ থেকে উদ্ভূত হয়। তিনটি বিজ্ঞানীর সম্মিলিত পর্যবেক্ষণগুলি কোষ তত্ত্ব গঠন করে, যা বলে যে: * সমস্ত জীব এক বা একাধিক কোষ দ্বারা গঠিত। * জীবের সমস্ত জৈবনিক ক্রিয়া কোষের মধ্যে ঘটে। * সমস্ত কোষ আগে থেকে বিদ্যমান কোষ থেকে আসে। !scope="row নিউরন ডেনড্রাইটিক কোষ হেমাটোপয়েটিক স্টেম কোষ বেসোফিলিক এরিথ্রোব্লাস্ট !scope="row নিউক্লিয়েটেড লোহিত রক্তকণিকা পলিক্রোমেটিক এরিথ্রোব্লাস্ট লোহিত রক্তকণিকা শ্বেতকণিকা বিভিন্ন কাজ সহ কোষ প্রায়ই বিভিন্ন আকারের হয়ে থাকে। উপরিউক্ত চিত্রে চিত্রিত কোষগুলি কোষের বিভিন্ন আকারের কয়েকটি উদাহরণ মাত্র। চিত্রের প্রতিটি ধরণের কোষের এক একটি আকৃতি রয়েছে যা এদেরকে তাদের নিদিষ্ট কাজ করতে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, স্নায়ু কোষের কাজ হল অন্য কোষে বার্তা বহন করা। স্নায়ু কোষের অনেকগুলি দীর্ঘ এক্সটেনশন রয়েছে যা সমস্ত দিকগুলিতে পৌঁছায় এবং একই সাথে অনেকগুলি কোষে বার্তা প্রেরণ করতে দেয়। = কোষের সাধারণ অংশ = যদিও কোষগুলি বৈচিত্র্যময়, তবে সমস্ত কোষের কিছু অংশে মিল রয়েছে। অংশগুলির মধ্যে প্লাজমা ঝিল্লি, সাইটোপ্লাজম, রাইবোসোম, সাইটোস্কেলেটন এবং ডিএনএ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। * কোষের ঝিল্লি (যাকে প্লাজমা মেমব্রেনও বলা হয়) হল লিপিডের একটি পাতলা আবরণ যা একটি কোষকে ঘিরে থাকে। এটি কোষ এবং এর পরিবেশের মধ্যে শারীরিক সীমানা তৈরি করে, তাই আপনি এটিকে কোষের "ত্বক" হিসাবে ভাবতে পারেন। * সাইটোপ্লাজম নিউক্লিয়াস ব্যতীত কোষের ঝিল্লির ভিতরে থাকা সমস্ত কোষীয় উপাদানকে বোঝায়। সাইটোপ্লাজম সাইটোসোল নামক একটি জলীয় পদার্থ দিয়ে গঠিত এবং এতে রাইবোসোমের মতো অন্যান্য কোষের গঠন থাকে। * রাইবোসোম হল সাইটোপ্লাজমের গঠন যেখানে প্রোটিন তৈরি হয়। * ডিএনএ হল একটি নিউক্লিক অ্যাসিড যা কোষে পাওয়া যায়। এর মধ্যে কোষের প্রোটিন তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় জেনেটিক নির্দেশাবলী থাকে। এই অংশগুলি সমস্ত কোষের মধ্যে সাধারণ, জীব থেকে ব্যাকটেরিয়া এবং মানুষ। কিভাবে সমস্ত জীবে এই ধরনের অনুরূপ কোষ আছে? সাদৃশ্যগুলিই মূলত দেখায় যে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণের একটি সাধারণ বিবর্তনীয় ইতিহাস রয়েছে। অনেক ধরনের কোষ রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, আপনার মধ্যে রক্তের কোষ, ত্বকের কোষ, হাড়ের কোষ এবং এমনকি ব্যাকটেরিয়ার কোষও রয়েছে। যাইহোক, সমস্ত কোষ ব্যাকটেরিয়া, মানুষ বা অন্য যেকোন জীব থেকে হোক দুটি সাধারণ প্রকারের একটি হবে। প্রকৃতপক্ষে, ব্যাকটেরিয়া ব্যতীত অন্য সমস্ত কোষ এক ধরণের হবে এবং ব্যাকটেরিয়া কোষগুলি অন্য ধরণের। এবং এটা নির্ভর করে কিভাবে কোষ তার ডিএনএ সঞ্চয় করে তার উপর। = দুই প্রকারের কোষ = একটি মৌলিক কোষের গঠন যা অনেক কোষেই থাকে কিন্তু সব জীবন্ত কোষে থাকে না: নিউক্লিয়াস। কোষের নিউক্লিয়াস হল সাইটোপ্লাজমের একটি কাঠামো যা একটি ঝিল্লি (নিউক্লিয়ার ঝিল্লি) দ্বারা বেষ্টিত এবং কোষের বেশিরভাগ ডিএনএ ধারণ ও রক্ষা করে। তাদের একটি নিউক্লিয়াস আছে কিনা তার উপর ভিত্তি করে, দুটি মৌলিক ধরনের কোষকে বিভক্ত করা যায়: প্রোক্যারিওটিক কোষ এবং ইউক্যারিওটিক কোষ। ইউক্যারিওটিক কোষ হল এমন কোষ যাতে একটি নিউক্লিয়াস থাকে। ইউক্যারিওটিক কোষ সাধারণত প্রোক্যারিওটিক কোষের চেয়ে বড় হয় এবং এগুলি প্রধানত বহুকোষী জীবের মধ্যে পাওয়া যায়। ইউক্যারিওটিক কোষ সহ জীবগুলিকে ইউক্যারিওটস বলা হয় এবং এর মধ্যে রয়েছে ছত্রাক, প্রাণী, প্রোটিস্ট এবং উদ্ভিদ। ইউক্যারিওটিক কোষে নিউক্লিয়াস ছাড়াও অন্যান্য কোষ অঙ্গাণু থাকে। একটি অঙ্গাণু হল সাইটোপ্লাজমের মধ্যে একটি গঠন যা কোষে একটি নির্দিষ্ট কাজ করে। মাইটোকন্ড্রিয়া নামক অঙ্গাণুগুলি, উদাহরণস্বরূপ, কোষে শক্তি সরবরাহ করে এবং ভ্যাকুওল নামক অঙ্গাণুগুলি কোষে পদার্থ সঞ্চয় করে। অঙ্গাণুগুলি ইউক্যারিওটিক কোষগুলিকে প্রোক্যারিওটিক কোষগুলির চেয়ে বেশি কার্য সম্পাদন করতে দেয়। এটি ইউক্যারিওটিক কোষগুলিকে প্রোক্যারিওটিক কোষের তুলনায় বৃহত্তর কোষের নির্দিষ্টতা থাকতে দেয়। রাইবোজোম, কোষের গঠন যেখানে প্রোটিন তৈরি করা হয়, ইউক্যারিওটিক এবং প্রোক্যারিওটিক উভয় কোষেই পাওয়া যায়। প্রোক্যারিওটিক কোষ হল নিউক্লিয়াসবিহীন কোষ। প্রোক্যারিওটিক কোষের ডিএনএ নিউক্লিও পর্দার মধ্যে আবদ্ধ না হয়ে সাইটোপ্লাজমে থাকে। প্রোক্যারিওটিক কোষগুলি প্রধানত এককোষী জীবের মধ্যে পাওয়া যায়, যেমন ব্যাকটেরিয়া। প্রোক্যারিওটিক কোষ সহ জীবকে প্রোক্যারিওট বলা হয়। তারাই প্রথম ধরণের জীব যা বিবর্তিত হয়েছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায় এবং আজও তারাই সবচেয়ে সাধারণ জীব। আঠারো দশকের মাঝামাঝি সময় গ্রেগর মেন্ডেল নামে একজন অস্ট্রিয়ান সন্ন্যাসী বেগুনি রঙের ফুলের মতো দেখতে গাছগুলি অধ্যয়ন করেছিলেন। এই বেগুনি রঙের ফুলের গাছগুলি দেখতে সুন্দর নয়, গাছপালাগুলি ছিল বাগানের মটর গাছ, আর এই জাতীয় উদ্ভিদগুলিই জীববিজ্ঞানে একটি নতুন দিগন্তের সূচনা করেছিল। তার যত্নশীল পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে, মেন্ডেল বংশগতির রহস্য উদ্ঘাটন করেছিলেন, এবং কীভাবে পিতামাতারা থেকে বৈশিষ্ট্যগুলি সন্তানদের মধ্যে প্রেরিত হয় সেগুলি সম্পর্কেও ধারণা দিয়েছিলেন। আপনি মটর গাছের বংশগতি সম্পর্কে খুব বেশি যত্ন নাও করতে পারেন, তবে আপনি সম্ভবত আপনার নিজের বংশগতির বিষয়ে যত্নশীল। মেন্ডেলের আবিষ্কারগুলি আপনার পাশাপাশি মটর এবং অন্যান্য সমস্ত জীবন্তদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যা যৌনভাবে প্রজনন করে থাকে। লোকেরা দীর্ঘদিন ধরে জানে যে জীবিত জিনিসের বৈশিষ্ট্য পিতামাতা এবং তাদের সন্তানদের মধ্যে একই রকম। এটি মটর গাছের ফুলের রঙ হোক বা মানুষের নাকের আকৃতি হোক, এটা স্পষ্ট যে সন্তানরা তাদের পিতামাতার অনুরূপ। যাইহোক, গ্রেগর মেন্ডেলের পরীক্ষা না হওয়া পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছিলেন যে কীভাবে বৈশিষ্ট্যগুলি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায়। মেন্ডেলের আবিষ্কারগুলি জেনেটিক্স, বংশগতির বিজ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করেছিল। তাই মেন্ডেলকে প্রায়শই "জেনেটিক্সের জনক" বা "জিনতত্ত্ববিদ্যার জনক" বলে অভিহিত করা হয়। একজন গবেষকের পক্ষে বিজ্ঞানের উপর এত গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব থাকা সাধারণ নয়। মেন্ডেলের কাজের গুরুত্ব তিনটি জিনিসের কারণে ছিল: একটি কৌতূহলী মন, ভাল বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এবং সৌভাগ্য। আপনি যখন মেন্ডেলের পরীক্ষাগুলি সম্পর্কে পড়বেন তখন আপনি কেন দেখতে পাবেন। গ্রেগর মেন্ডেল ১৮২২ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং অস্ট্রিয়াতে তার বাবা-মায়ের খামারে বেড়ে ওঠেন। তিনি স্কুলে ভালো ফলাফল করেছিলেন এবং সন্ন্যাসী হয়েছিলেন। তিনি ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়েও গিয়েছিলেন, যেখানে তিনি বিজ্ঞান এবং গণিত অধ্যয়ন করেছিলেন। তার অধ্যাপকরা তাকে পরীক্ষার মাধ্যমে বিজ্ঞান শিখতে এবং তার ফলাফল বোঝার জন্য গণিত ব্যবহার করতে উৎসাহিত করেছিলেন। মেন্ডেল মটর গাছ Pisum sativum নিয়ে তার পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। মেন্ডেলের সময়ে, উত্তরাধিকারের মিশ্রণ তত্ত্ব জনপ্রিয় ছিল। এই তত্ত্ব যে সন্তানদের মধ্যে তাদের পিতামাতার বৈশিষ্ট্যগুলির একটি মিশ্রণ রয়েছে, তা নিয়েই মূলত ব্যাখ্যা করা। মেন্ডেল তার নিজের বাগানে গাছপালা লক্ষ্য করেছিলেন যেগুলি পিতামাতার মিশ্রণ ছিল না। উদাহরণস্বরূপ, একটি লম্বা উদ্ভিদ এবং একটি ছোট উদ্ভিদের সন্তানসন্ততি ছিল যা হয় লম্বা বা খাটো কিন্তু উচ্চতায় মাঝারি নয়। এই ধরনের পর্যবেক্ষণ মেন্ডেলকে সংমিশ্রণ তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তিনি ভাবতেন যে কোন ভিন্ন অন্তর্নিহিত নীতি আছে যা ব্যাখ্যা করতে পারে কিভাবে বৈশিষ্ট্যগুলি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায়। তিনি খুঁজে বের করার জন্য মটর গাছের সঙ্গে পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আসলে বলা হয়, মেন্ডেল পরের কয়েক বছরে প্রায় ৩০,০০০ মটর গাছের সাথে পরীক্ষা করেছিলেন! কেন মেন্ডেল তার পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সাধারণ, বাগান-বৈচিত্র্যের মটর গাছ বেছে নিলেন? এই প্রশ্নটি কমবেশি সবাই মনে জাগ্রত হয়, মটর গাছ বেছে নেওয়ার প্রধান কারণগুলির মধ্যে ছিল, এগুলি একটি ভালো পছন্দের কারণ তারা দ্রুত বর্ধনশীল এবং বড় করা সহজ। তাদের বিভিন্ন দৃশ্যমান বৈশিষ্ট্যও রয়েছে যা পরিবর্তিত হতে পারে। অধ্যায়ের পরবর্তীতে আমরা এইটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানবো। এই বৈশিষ্ট্যগুলি, যা চিত্রে দেখানো হয়েছে, এর মধ্যে রয়েছে বীজের আকার এবং রঙ, ফুলের রঙ, শুঁটির আকার এবং রঙ, কান্ডের উপর শুঁটি ও ফুল স্থাপন এবং কান্ডের দৈর্ঘ্য। প্রতিটি বৈশিষ্ট্যের দুটি সাধারণ মান রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, বীজের আকার বৃত্তাকার বা কুঁচকে যেতে পারে এবং ফুলের রঙ সাদা বা বেগুনি হতে পারে। = মেন্ডেলের প্রথম পরীক্ষা = মটর, কিছু গোলাকার আবার কিছু কুঁচকানো! কেন? এই প্রশ্নটিই মেন্ডেলের সর্বপ্রথম মনে জাগ্রত হয়। তিনি লক্ষ্য করেছিলেন যে মটরগুলি সর্বদা গোলাকার বা কুঁচকে থাকে তবে অন্য কিছু নয়। বীজের আকৃতি মেন্ডেল তার প্রথম পরীক্ষায় অধ্যয়ন করা বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি। মেন্ডেল প্রথম একবারে একটি মটর গাছের মাত্র একটি বৈশিষ্ট্য নিয়ে পরীক্ষা করেছিলেন। তিনি সেটি ফুলের রঙ দিয়ে শুরু করেছিলেন। নীচের চিত্রে দেখানো হয়েছে, মেন্ডেল ক্রস-পরাগায়িত বেগুনি- এবং সাদা-ফুল বিশিষ্ট মূল উদ্ভিদ। পরীক্ষায় জনিতৃ জনুর উদ্ভিদগুলিকে P (পিতামাতার জন্য) হিসাবে উল্লেখ করা হয়। P প্রজন্মের সন্তানদের বলা হয় F1 (ফিলিয়াল বা "সন্তানদের জন্য প্রজন্ম/জনু। উপরের চিত্র থেকে আপনি দেখতে পাচ্ছেন, F1 প্রজন্মের সব গাছেই বেগুনি রঙের ফুল ছিল। তাদের কারোরই সাদা রঙের ফুল ছিল না। মেন্ডেল ভাবলেন সাদা রঙের ফুলের বৈশিষ্ট্যের কী ঘটেছে? তিনি ধরে নিয়েছিলেন যে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কিছু উপাদান সাদা রঙের ফুল উৎপন্ন করে এবং অন্য কিছু উত্তরাধিকার সূত্রে বেগুনি রঙের ফুল উৎপন্ন হয়। সাদা রঙের ফুল ফ্যাক্টর কি শুধু F1 প্রজন্মের মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেছে? যদি তাই হয়, তাহলে F1 প্রজন্মের বংশধরদের — যাকে F2 প্রজন্ম বলা হয় — তাদের জনিতৃদের মতো বেগুনি রঙের ফুল থাকা উচিত। এই ভবিষ্যদ্বাণী পরীক্ষা করার জন্য, মেন্ডেল F1 প্রজন্মের উদ্ভিদকে স্ব-পরাগায়ন করার অনুমতি দেন। ফলাফল দেখে তিনি বিস্মিত, F2 প্রজন্মের কিছু গাছে সাদা ফুল ছিল। তিনি শত শত F2 প্রজন্মের উদ্ভিদ অধ্যয়ন করেছেন এবং প্রতি তিনটি বেগুনি রঙের ফুলযুক্ত উদ্ভিদের জন্য গড়ে একটি সাদা রঙের ফুলের উদ্ভিদ ছিল। মেন্ডেল মটর গাছের সাতটি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একই পরীক্ষা করেছিলেন। প্রতিটি ক্ষেত্রে, বৈশিষ্ট্যের একটি মান F1 উদ্ভিদে অদৃশ্য হয়ে যায় এবং তারপর আবার F2 উদ্ভিদে দেখা যায়। এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে, F2 উদ্ভিদের ৭৫% বৈশিষ্ট্যের একটি মান ছিল এবং ২৫% অন্য মান ছিল। এই পর্যবেক্ষণগুলির উপর ভিত্তি করে, মেন্ডেল তার উত্তরাধিকারের প্রথম সূত্র প্রণয়ন করেন। এই সূত্রকে বলা হয় পৃথকভবন সূত্র। এটি বলে যে একটি প্রদত্ত বৈশিষ্ট্যকে নিয়ন্ত্রণ করে দুটি কারণ রয়েছে, যার একটি অন্যটির উপর আধিপত্য বিস্তার করে এবং এই কারণগুলি পৃথক হয়ে যায় এবং যখন পিতামাতা পুনরুৎপাদন করে তখন বিভিন্ন গ্যামেটে যায়। = মেন্ডেলের দ্বিতীয় পরীক্ষা = মেন্ডেল প্রথম পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলাফল পর্যবেক্ষণ করার পর ভেবেছিলেন যে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য একসাথে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া সম্ভব কিনা। উদাহরণস্বরূপ, বেগুনি ফুল এবং লম্বা গাছ সবসময় একসাথে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায় কিনা? নাকি এই দুটি বৈশিষ্ট্য সন্তানসন্ততিতে বিভিন্ন সংমিশ্রণে প্রদর্শিত হয়? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য, মেন্ডেল পরবর্তীতে একবারে দুটি বৈশিষ্ট্যের তদন্ত করেছিলেন। উদাহরণস্বরূপ, তিনি হলুদ বৃত্তাকার বীজ এবং সবুজ কুঁচকানো বীজ সহ গাছপালা অতিক্রম করেছেন। এই ক্রসের ফলাফল, যা একটি দ্বিসংকর জনন, উপরের চিত্রে দেখানো হয়েছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার এই পর্যায়, মেন্ডেল লক্ষ্য করেছেন যে F1 প্রজন্মের গাছপালা একই রকম। তাদের সকলেরই দুই পিতামাতার একজনের মতো হলুদ এবং গোলাকার বীজ ছিল। যখন F1 প্রজন্মের গাছপালা স্ব-পরাগায়িত হয়েছিল, তবে, তাদের বংশধর F2 প্রজন্ম দুটি বৈশিষ্ট্যের সমস্ত সম্ভাব্য সমন্বয় দেখায়। উদাহরণস্বরূপ, কিছুতে সবুজ গোলাকার বীজ ছিল, এবং কিছুতে হলুদ কুঁচকানো। বৈশিষ্ট্যের এই সংমিশ্রণগুলি F1 বা P প্রজন্মের মধ্যে উপস্থিত ছিল না। মেন্ডেল এই পরীক্ষাটি অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের সমন্বয়ের সাথে পুনরাবৃত্তি করেছিলেন, যেমন ফুলের রঙ এবং গাছের দৈর্ঘ্য। প্রতিবার, ফলাফল উপরের চিত্রের মতই ছিল। মেন্ডেলের দ্বিতীয় সেট পরীক্ষার ফলাফল তার দ্বিতীয় সূত্রের দিকে নিয়ে যায়। এটিই মূলত স্বাধীনবিন্যাস সূত্র। এটি বলে যে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী উপাদানগুলি (অ্যালিল) একে অপরের থেকে স্বাধীনভাবে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত। আপনি ভাবতে পারেন যে মেন্ডেলের আবিষ্কারগুলি বিজ্ঞানের উপর একটি বড় প্রভাব ফেলবে যত তাড়াতাড়ি সে সেগুলি তৈরি করা হবে। কিন্তু আপনি ভুল, কেন? কারণ মেন্ডেলের কাজ অনেকাংশে উপেক্ষিত ছিল। মেন্ডেল তার সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন এবং একটি দূরবর্তী মঠ থেকে তিনি কাজ করেছিলেন। বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের মধ্যে তার কোন খ্যাতি ছিল না এবং তাই পূর্বে প্রকাশিত কোন কাজও ছিল না। মেন্ডেলের কাজ, যার শিরোনাম ছিল এক্সপেরিমেন্টস ইন প্ল্যান্ট হাইব্রিডাইজেশন Experiments in Plant Hybridization উদ্ভিদ সংকরায়নের পরীক্ষা ১৮৬৬ সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং বিভিন্ন দেশের বিশিষ্ট লাইব্রেরির পাশাপাশি ১৩৩টি প্রাকৃতিক বিজ্ঞান সমিতিতে পাঠানো হয়েছিল। এমনকি মেন্ডেল নিজেও সেই সময়ের প্রধান উদ্ভিদবিজ্ঞানী কার্ল ভন নাগেলিকে সতর্কতার সাথে চিহ্নিত পরীক্ষার বিষয়বস্তু পাঠিয়েছিলেন। ফলাফল এটি প্রায় সম্পূর্ণ উপেক্ষা করা হয়েছিল। ভন নাগেলি পরিবর্তে মেন্ডেলের কাছে হকউইডের বীজ পাঠিয়েছিলেন, যেটিকে তিনি বংশগতি অধ্যয়নের জন্য একটি ভাল উদ্ভিদ বলে মনে করেছিলেন। দুর্ভাগ্যবশত হকউইড অযৌনভাবে পুনরুৎপাদন করে, যার ফলে পিতামাতার জিনগতভাবে অভিন্ন ক্লোন হয়। চার্লস ডারউইন ১৮৬৯ সালে বিবর্তনবাদের উপর তার যুগান্তকারী বই প্রকাশ করেন, মেন্ডেল তার সূত্র আবিষ্কার করার কিছুক্ষণ পরেই। দুর্ভাগ্যবশত, ডারউইন মেন্ডেলের আবিষ্কারের কিছুই জানতেন না এবং বংশগতি বুঝতে পারেননি। এটি বিবর্তন সম্পর্কে তার যুক্তিগুলিকে অনেক লোকের কাছে কম বিশ্বাসযোগ্য করে তুলেছে। এই উদাহরণটি বিজ্ঞানীদের জন্য তাদের তদন্তের ফলাফলগুলিকে যোগাযোগ করার জন্য গুরুত্ব প্রদর্শন করে। মেন্ডেলের কাজ ১৯০০ সাল পর্যন্ত কার্যত অজানা ছিল। সেই বছরে, তিনজন ভিন্ন ইউরোপীয় বিজ্ঞানী — হুগো দি ভ্রিস, কার্ল কোরেন্স এবং এরিখ ভন চ্যারম্যাক — স্বাধীনভাবে মেন্ডেলের সূত্রে পৌঁছেছিলেন। তিনজনই মেন্ডেলের মতো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন। তারা প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে যে সিদ্ধান্তে এসেছিলেন পরেও সেই একই সিদ্ধান্তে এসেছিলেন। শুধুমাত্র তখনই মেন্ডেলের প্রকৃত কাজ পুনরায় আবিষ্কৃতআবিষ্কৃত শব্দটি এখানে সম্পূর্ণরূপে সঠিক নয়; বিবেচিত হয় হয়। যেহেতু বিজ্ঞানীরা বংশগতি সম্পর্কে আরও শিখেছেন পিতামাতা থেকে সন্তানদের মধ্যে বৈশিষ্ট্যের স্থানান্তর পরবর্তী কয়েক দশকে, তারা জিনের পরিপ্রেক্ষিতে উত্তরাধিকার সম্পর্কে মেন্ডেলের ধারণাগুলি বর্ণনা করতে সক্ষম হয়েছিল। এইভাবে, জেনেটিক্সের জন্ম হয়। আজ, আমরা জানি যে জীবের বৈশিষ্ট্যগুলি ক্রোমোজোমের জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। ক্রোমোজোমে জিনের অবস্থানকে তাঁর লোকাস বলে। যৌনভাবে প্রজননকারী জীবগুলিতে, প্রতিটি ব্যক্তির একই জিনের দুটি অনুলিপি থাকে, কারণ একই ক্রোমোজোমের দুটি সংস্করণ রয়েছে (সমজাতীয় ক্রোমোজোম)। প্রতিটি পিতামাতার কাছ থেকে একটি অনুলিপি আসে। একটি বৈশিষ্ট্যের জন্য জিনের বিভিন্ন সংস্করণ থাকতে পারে, তবে বিভিন্ন সংস্করণ সবসময় একই অবস্থানে থাকে। এবং এই বিভিন্ন সংস্করণকে বলা হয় অ্যালিল। উদাহরণস্বরূপ, মটর গাছগুলিতে, একটি বেগুনি-ফুলের অ্যালিল (P) এবং একটি সাদা-ফুলের অ্যালিল (p) থাকে। বিভিন্ন অ্যালিল জীবের বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে বেশিরভাগ বৈচিত্র্যের জন্য দায়ী। মিয়োসিসের সময়, সমজাতীয় ক্রোমোজোমগুলি আলাদা হয়ে বিভিন্ন গ্যামেটে যায়। এইভাবে, প্রতিটি জিনের জন্য দুটি অ্যালিলও বিভিন্ন গ্যামেটে যায়। একই সময়ে, বিভিন্ন ক্রোমোজোম স্বাধীনভাবে একত্রিত হয়। ফলস্বরূপ, বিভিন্ন জিনের অ্যালিলগুলিও স্বাধীনভাবে একত্রিত হয়। এই উপায়ে, প্রতিটি পিতামাতার গ্যামেটে অ্যালিলগুলি এলোমেলো এবং পুনরায় সংযুক্ত হয়। নিষিক্তকরণের সময় গ্যামেট যখন একত্রিত হয়, ফলে জাইগোট প্রতিটি জিনের জন্য দুটি অ্যালিল উত্তরাধিকার সূত্রে পায়। প্রতিটি পিতামাতার কাছ থেকে একটি অ্যালিল আসে। একজন ব্যক্তির উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত অ্যালিলগুলি ব্যক্তির জিনোটাইপ তৈরি করে। দুটি অ্যালিল একই বা ভিন্ন হতে পারে। নীচের চিত্রে দেখানো হয়েছে, একই ধরনের দুটি অ্যালিল (TT বা tt) সহ একটি জীবকে হোমোজাইগোট বলা হয়। দুটি ভিন্ন অ্যালিল (Tt) সহ একটি জীবকে হেটেরোজাইগোট বলা হয়। এর ফলে তিনটি সম্ভাব্য জিনোটাইপ পাওয়া যায়। একটি জীবের জিনোটাইপের অভিব্যক্তি তার ফেনোটাইপ তৈরি করে। ফেনোটাইপ জীবের বৈশিষ্ট্যগুলিকে বোঝায়, যেমন বেগুনি বা সাদা ফুল। আপনি উপরের চিত্র থেকে দেখতে পাচ্ছেন, ভিন্ন জিনোটাইপ একই ফিনোটাইপ তৈরি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, PP এবং Pp জিনোটাইপ উভয়ই বেগুনি ফুলের সাথে উদ্ভিদ তৈরি করে। কেন এটা হয়? একটি Pp হেটেরোজাইগোটে, শুধুমাত্র P অ্যালিল প্রকাশ হয়, যার ফলে p অ্যালিল ফেনোটাইপকে প্রভাবিত করে না। সাধারণভাবে, যখন দুটি অ্যালিলের মধ্যে শুধুমাত্র একটিকে ফেনোটাইপে প্রকাশ করে, তখন প্রকাশিত অ্যালিলকে ডমিন্যান্ট বা প্রভাবশালী অ্যালিল বলা হয়। যে অ্যালিলটি প্রকাশ করে না তাকে রিসেসিভ অ্যালিল বলে। ;মেন্ডেল কীভাবে এগিয়ে যাওয়ার জন্য পিছিয়ে কাজ করেছিলেন মেন্ডেল প্রতিটি পরীক্ষায় শত শত বা হাজার হাজার মটর গাছ ব্যবহার করেছেন। অতএব, সম্ভাব্যতার নিয়মের উপর ভিত্তি করে আপনি যে ফলাফলগুলি আশা করবেন তার খুব কাছাকাছি ছিল। উদাহরণস্বরূপ, ফুলের রঙ নিয়ে তার প্রথম পরীক্ষায়, F2 প্রজন্মে ৯২৯টি গাছপালা ছিল। এর মধ্যে ৭০৫টি (৭৬℅) বেগুনি ফুল এবং ২২৪টি (২৪℅) সাদা ফুল ছিল। এইভাবে, মেন্ডেলের ফলাফলগুলি ৭৫℅ বেগুনি এবং ২৫℅ সাদার খুব কাছাকাছি ছিল যা আপনি এই ধরনের সংকরায়নে সম্ভাব্যতার আইন দ্বারা আশা করতে পারেন৷ অবশ্যই, মেন্ডেলের সাথে কাজ করার মতো শুধুমাত্র ফিনোটাইপ ছিল। তিনি জিন এবং জিনোটাইপ সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। পরিবর্তে, উত্তরাধিকার বোঝার জন্য তাকে ফিনোটাইপ এবং তাদের শতাংশ থেকে পিছিয়ে কাজ করতে হয়েছিল। তার প্রথম সেটের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলাফল থেকে, মেন্ডেল বুঝতে পেরেছিলেন যে তার অধ্যয়ন করা প্রতিটি বৈশিষ্ট্যকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য দুটি কারণ থাকতে পারে, যার একটি অন্যটির উপর প্রভাবশালী। তিনি আরও বুঝতে পেরেছিলেন যে দুটি ফ্যাক্টর যদি আলাদা হয়ে যায় এবং বিভিন্ন গ্যামেটে যায় ও পরে বংশধরে পুনরায় মিলিত হয়। এটি মেন্ডেলের সৌভাগ্যের একটি উদাহরণ। তিনি যে সমস্ত বৈশিষ্ট্য অধ্যয়ন করেছিলেন সেগুলি এইভাবে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হয়েছিল। মেন্ডেলও ভাগ্যবান ছিলেন যখন তিনি তার দ্বিতীয় সেট পরীক্ষা করেছিলেন। তিনি এমন বৈশিষ্ট্যগুলি বেছে নিয়েছিলেন যা একে অপরের থেকে স্বাধীনভাবে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায়। আমরা এখন জানি যে এই বৈশিষ্ট্যগুলি ননহোমোলোগাস ক্রোমোজোমের জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। যদি মেন্ডেল সমজাতীয় ক্রোমোসোমের জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত বৈশিষ্ট্যগুলি অধ্যয়ন করতেন? তারা কি একসাথে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত হতো? যদি তাই হয়, আপনি কিভাবে মনে করেন যে এটি মেন্ডেলের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতো? তিনি কি তার উত্তরাধিকারের দ্বিতীয় সূত্র বিকাশ করতে সক্ষম হতেন? অনুমান করুন আপনি একজন উদ্ভিদ প্রজননকারী যিনি একটি নতুন ধরণের উদ্ভিদ বিকাশ করার চেষ্টা করছেন যা মানুষের জন্য আরও উপযোগী। আপনি একটি পোকা-প্রতিরোধী উদ্ভিদের সাথে ক্রস-পরাগায়ন করার পরিকল্পনা করছেন যা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। আপনার লক্ষ্য হল পোকামাকড় প্রতিরোধী এবং দ্রুত বর্ধনশীল উভয় ধরনের উদ্ভিদ উৎপাদন করা। সন্তানদের কত শতাংশ আপনি উভয় বৈশিষ্ট্য আশা করবেন? খুঁজে বের করতে মেন্ডেলের সূত্র ব্যবহার করা যেতে পারে। যাইহোক, মেন্ডেলের সূত্রগুলি কীভাবে এইভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে তা বোঝার জন্য, আপনাকে প্রথমে সম্ভাব্যতা সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি যদি একটি মুদ্রা দুবার টস করেন তবে আপনি একটি হেড এবং একটি টেল পাওয়ার আশা করতে পারেন। কিন্তু যতবারই আপনি কয়েন টস করবেন, হেড হওয়ার সম্ভাবনা এখনও ৫০ শতাংশই থাকবে। অতএব, সম্ভবত আপনি একটি সারিতে দুটি বা এমনকি একাধিক হেড (বা টেল) পাবেন। আপনি যদি একটি মুদ্রা দশবার নিক্ষেপ করেন? আপনি সম্ভবত প্রত্যাশিত পাঁচটি হেডের চেয়ে কম বা বেশি পাবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি সাতটি হেড (৭০ শতাংশ) এবং তিনটি টেল (৩০ শতাংশ) পেতে পারেন। আপনি যতবার কয়েন টাস করবেন, তবে আপনি ৫০ শতাংশ হেডের কাছাকাছি যাবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি মুদ্রা ১০০০ বার ছুঁড়ে ফেলেন তবে আপনি ৫১০টি হেড এবং ৪৯০টি টেল পেতে পারেন। মুদ্রা ছোড়াঁ সম্ভাব্যতার একই নিয়মগুলি প্রধান ইভেন্ট বা ঘটনাগুলিতে প্রযোজ্য যা বংশধরের জিনোটাইপ নির্ধারণ করে। এই ঘটনাগুলি হল মিয়োসিসের সময় গ্যামেটগুলির গঠন এবং নিষিক্তকরণের সময় গ্যামেটের মিলন। কিভাবে গ্যামেট গঠন একটি মুদ্রা নিক্ষেপ মত? মেন্ডেলের বেগুনি-ফুলযুক্ত মটর গাছগুলি আবার বিবেচনা করুন। অনুমান করুন যে একটি উদ্ভিদ ফুলের রঙের অ্যালিলের জন্য ভিন্নধর্মী, তাই এর জিনোটাইপ Pp রয়েছে। মিয়োসিসের সময়, হোমোলোগাস ক্রোমোজোম এবং তারা যে অ্যালিলগুলি বহন করে, সেগুলি আলাদা করে এবং বিভিন্ন গ্যামেটে যায়। অতএব, যখন Pp মটর উদ্ভিদ গ্যামেট গঠন করে, তখন P এবং p অ্যালিলগুলি আলাদা হয়ে যায় এবং বিভিন্ন গ্যামেটে যায়। ফলস্বরূপ, Pp জনিতৃ দ্বারা উৎপাদিত অর্ধেক গ্যামেটে P অ্যালিল থাকবে এবং অর্ধেকের p অ্যালিল থাকবে। সম্ভাব্যতার নিয়মের উপর ভিত্তি করে, এই জনিতৃের যেকোনও গ্যামেটে P অ্যালিল থাকার সম্ভাবনা ৫০ শতাংশ এবং p অ্যালিল থাকার ৫০ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে। এই গ্যামেটগুলির মধ্যে কোনটি অন্য মূল উদ্ভিদের গ্যামেটের সাথে নিষিক্তকরণে যোগ দেয়? এটি একটি সুযোগের বিষয়, একটি মুদ্রা ছুঁড়ে ফেলার মতো। এইভাবে, আমরা অনুমান করতে পারি যে উভয় প্রকারের গ্যামেট—একটি P অ্যালিল সহ বা একটি p অ্যালিলের সঙ্গে-অন্য অভিভাবক দ্বারা উৎপাদিত যে কোনও গ্যামেটের সাথে একত্রিত হওয়ার সমান সুযোগ রয়েছে। এখন অনুমান করুন যে অন্য জনিতৃও Pp। দুই Pp পিতামাতার গ্যামেট একত্রিত হলে, পিতামাতার (Pp) মতো প্রতিটি অ্যালিলের একটি করে সন্তানের সম্ভাবনা কত? তাদের অভিভাবকদের (PP বা pp) চেয়ে আলাদা অ্যালিলের সংমিশ্রণ হওয়ার সম্ভাবনা কী এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য, জেনেটিক্স বিশেষজ্ঞরা পুনেট স্কোয়ার নামে একটি সহজ টুল ব্যবহার করেন, যা পরবর্তীতে আলোচনা করা হবে। মেন্ডেল মটর গাছে যে বৈশিষ্ট্যগুলি অধ্যয়ন করেছিলেন তার জন্য বৈশিষ্ট্যের উত্তরাধিকার পাওয়া সবসময় ততটা সহজ নয়। মেন্ডেলের তদন্ত করা প্রতিটি বৈশিষ্ট্য একটি জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিল যার দুটি সম্ভাব্য অ্যালিল ছিল, যার একটি অন্যটির উপর সম্পূর্ণরূপে প্রভাবশালী। এর ফলে প্রতিটি বৈশিষ্ট্যের জন্য মাত্র দুটি সম্ভাব্য ফেনোটাইপ হয়েছিল। মেন্ডেলের অধ্যয়ন করা প্রতিটি বৈশিষ্ট্য একটি ভিন্ন (ননহোমোলোগাস) ক্রোমোজোমের জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিল। ফলস্বরূপ, প্রতিটি বৈশিষ্ট্য অন্যান্য বৈশিষ্ট্য থেকে স্বাধীনভাবে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত হয়েছিল। জিনতত্ত্ববিদরা এখন জানেন যে উত্তরাধিকার প্রায়শই এর চেয়ে জটিল। দুটি অ্যালিল সহ একটি জিন দ্বারা একটি বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে, তবে দুটি অ্যালিলের আপনি এখনও পর্যন্ত পড়েছেন এমন সাধারণ প্রভাবশালী-রিসিসিভ সম্পর্কের চেয়ে আলাদা সম্পর্ক থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, দুটি অ্যালিলের একটি কোডোমিন্যান্ট বা অসম্পূর্ণভাবে প্রভাবশালী সম্পর্ক থাকতে পারে। অসম্পূর্ণ প্রকটতা ঘটে যখন একটি হেটেরোজাইগোট সন্তানের ফিনোটাইপ উভয় সমজাতীয় পিতামাতার ফিনোটাইপের মধ্যে থাকে; সম্পূর্ণরূপে প্রভাবশালী অ্যালিল ঘটে না। উদাহরণস্বরূপ, যখন লাল ফুল (RR) সাদা ফুল (WW) দিয়ে সংকরায়ন করা হয়, তখন F1 হাইব্রিডগুলি ফুলের রঙের (RW) জন্য গোলাপী হেটেরোজাইগোট সৃষ্টি হয়। গোলাপী রঙ দুটি মূল রঙের মধ্যে একটির মধ্যবর্তী। যখন দুটি F1 (RW) হাইব্রিডের সংকরায়ন করা হয় তখন তারা লাল, গোলাপী এবং সাদা ফুল উৎপন্ন করে। অসম্পূর্ণ প্রকটতা সহ একটি জীবের জিনোটাইপ তার ফিনোটাইপ থেকে নির্ধারিত হয়। ==মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে আয়োডিন একটি গাঢ় ধূসর বা বেগুনি রঙের কঠিন পদার্থ। আয়োডিনকে তাপ দিলে এটি কঠিন পদার্থ থেকে একটি বেগুনি-গোলাপী গ্যাসে পরিণত হতে পারে, যার কটু গন্ধ রয়েছে। ১৮১১ সালে ফরাসি বিজ্ঞানী বার্নার্ড কোর্টয়েজ আকষ্মিকভাবে আয়োডিন আবিষ্কার করেন। ==মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে গ্রীক শব্দ আয়োডস iodes থেকে আয়োডিন নামটি এসেছে, যার অর্থ বেগুনি। আয়োডিন বেশিরভাগই আয়োডাইড লবণ হিসাবে সমুদ্রের জলে পাওয়া যায়। * আয়োডিন অল্প তাপমাত্রায় কঠিন থেকে সরাসরি গ্যাসে পরিবর্তিত হয়। একে ঊর্দ্ধপাতন বলা হয়। * যদিও অনেকে আয়োডিনকে গাঢ় নীলাভ তরল বলে মনে করেন, এটি আসলে একটি বেগুনি রঙের কঠিন পদার্থ। অনেক জীবেরই খাদ্যের প্রয়োজনীয় অংশ হিসাবে আয়োডিনের দরকার হয়। আমাদের দেহের ঘাড়ের কাছে অবস্থিত থাইরয়েড গ্রন্থি দ্বারা উৎপাদিত থাইরয়েড হরমোনে আয়োডিন থাকে। আমাদের শরীরের যতটা আয়োডিন দরকার সেই পরিমাণ আয়োডিন গ্রহণ না করার ফলে গলগণ্ড নামক একটি রোগের সৃষ্টি হয়। এই রোগে থাইরয়েড গ্রন্থি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়। আমরা আয়োডিন যোগ কর দিয়ে লবণকে "আয়োডাইজ" করি। এরজন্য কিছু লবণকে সোডিয়াম আয়োডাইডে (NaI) রূপান্তরিত করতে হয়, যাতে আমরা আমাদের খাদ্যে আয়োডিনের সঠিক পরিমাণ পেতে পারি। মৌল আয়োডিন বিপজ্জনক এবং বিষাক্ত। এটা কে স্পর্শ করোনা। বিন্দুগুলো যোগ করে তিমিটি আঁক ও নিজের পছন্দের রঙ দিয়ে রঙিন করে তোল। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ==মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে সাধারণ তাপমাত্রায় ব্রোমিন একটি লালচে-বাদামী রঙের তরল। এটি বিষাক্ত। এর খুব শক্তিশালী কটু গন্ধ রয়েছে যার ফলে চোখ, ফুসফুস এবং গলা জ্বালা করতে পারে। অ্যান্টোইন জেরোম ব্যালার্ড ১৮২৫ সালে এবং কার্ল জ্যাকব লোভিগ ১৮২৬ সালে ব্রোমিন আবিষ্কার করেন। ব্যালার্ড সামুদ্রিক শৈবালের ছাই থেকে এবং লোভিগ তার বাড়ির কাছে একটি ঝর্ণার খনিজ জল থেকে আলাদা ভাবে ব্রোমিন তৈরি করেছিলেন। ==মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে ব্রোমিন নামটি এসেছে ব্রোম brôme) শব্দ থেকে, এটি আবার গ্রীক শব্দ βρωμος থেকে এসেছে। যার মানে হলো গন্ধ। * ফ্লোরিনের পরে, ব্রোমিন হলো রাসায়নিক ভাবে সবচেয়ে সক্রিয় মৌল। * সাধারণ তাপমাত্রায় ব্রোমিন লাল-বাদামী রঙের তরল। * এটি একমাত্র তরল অধাতু। ব্রোমিন পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে ব্রোমাইড লবণ হিসেবে পাওয়া যায়। এছাড়া ব্রোমিন সমুদ্রের জলে ব্রোমাইড আয়ন হিসেবে থাকে। ব্রোমিনের যৌগ আগ্নি প্রতিরোধক এবং কীটনাশকে ব্যবহৃত হয়। গাড়ীর ইঞ্জিনের অবাঞ্ছিত শব্দ(Knocking sound) প্রতিরোধ করার জন্য সীসাযুক্ত পেট্রলে যে সব যৌগ যোগ করা হয় তাতে ব্রোমিনের যৌগ থাকে। মৌল ব্রোমিন বিপজ্জনক এবং বিষাক্ত। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ২০১৬ সালে সৌদি আরবের প্রতিপাদ্য ছিল "পরিবর্তন এবং আধুনিকীকরণ"। তবুও যখন বিশ্ব করোনাভাইরাস এবং ক্রমবর্ধমান তেলের দাম বৃদ্ধির সাথে লড়াই করছে, তখন সৌদি যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দৃঢ়ভাবে প্রসারিত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সিরিয়া এবং ইয়েমেনের ক্রমবর্ধমান হৃদয়বিদারক যুদ্ধ সৌদি আরব এবং আরব বিশ্বকে ক্রমবর্ধমান খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। অধিকৃত প্যালেস্টাইনে নিষিদ্ধ ভূমি সংযুক্ত করার বিষয়ে ইসরায়েলের কথা বলার সাথে, আমরা কি এমন একটি বিশ্বের দিকে তাকিয়ে আছি যা আরবদের তার প্রান্তে অবনমিত করার সাথে সাথে আবার নতুন করে সাজানো হবে? পশ্চিমা বিশ্ব মূলত তেলের যুগে আরবদের সাথে পরিচিত হয়েছিল। ইসলামী ধর্মযাজক এবং সৌদি প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে আরব হওয়ার অর্থ কী তার পক্ষে দাঁড়িয়েছে। পাশ্চাত্য ক্রমবর্ধমানতার সাথে তার সীমান্তে, এই পরিচয়টি আসলে কীসের পক্ষে দাঁড়িয়েছে সেটা প্রশ্ন করার আগে এটি কেবল একটি সময়ের ব্যাপার ছিল। শুরুতে, প্রাচ্যবাদ পাশ্চাত্যের ক্রমবর্ধমান দখলদারিত্বের উত্তর দিয়েছিল যা তারা ক্ষয়িষ্ণু হিসাবে দেখেছিল। কিন্তু মুসলমানদের ক্ষেত্রে তা ছিল না। তাদের জন্য, আরব পরিচয় কল্পনা করা কঠিন নয়। সর্বোপরি, আরবরা বৃহত্তর আরব ও আফ্রিকান ভূখণ্ডের বড় অংশ জয় করার জন্য নাজদের মরুভূমি অতিক্রম করেছে এবং সমুদ্রপথে এবং স্থলপথে ইউরোপের সীমানায় সুদূর এশিয়ায় প্রবেশ করেছে। আরবরা গর্বিত মানুষ, এবং তাদের অহংকার সারা বিশ্বে আরব ও মুসলমানদের সংখ্যা দ্বারা ন্যায়সঙ্গত। মুসলমানরা প্রতি বছর সৌদি আরবের মক্কায় আসে, নবী মুহাম্মদের জন্মস্থানে, একটি তীর্থযাত্রায় যা, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সম্প্রদায়ের বিশ্বাসীদের একত্রিত করে। মুসলমানদের, জীবনের প্রথম দিকে 'আরব-আদর্শ'-এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। মক্কা ও মদিনা, জেরুজালেম, ফিলিস্তিন, এমনকি সিরিয়া, ইয়েমেন ও ইরাকে অবস্থিত পুরাতন নাজদ এবং এর পার্শ্ববর্তী ভূমিকে সকল মুসলমানরা পবিত্র ভূমি হিসেবে দেখে। আরবরা এবং বিশ্বে তাদের অবস্থান হল মুসলিমরা কীভাবে তাদের সম্পর্ক, জাতীয় পরিচয় এবং রাজনীতির ক্ষেত্রে নিজেদেরকে চিহ্নিত করে, এমনকি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক শতাব্দীতেও। এই বইটির লক্ষ্য আরবদের পরিচয় এবং 'আরব আদর্শ' অন্বেষণ করা, যা আরব বিশ্ব সম্পর্কিত বৈশ্বিক ও রাজনৈতিক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেয়ে বেশি। কিন্তু তা করার জন্য আমাদের প্রথমে দেখতে হবে আরব হওয়ার অর্থ কী এবং বাকি বিশ্ব তাদের কীভাবে দেখে। এই বিষয়শ্রেণীর জন্য মূল বইটি হল শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা অনুবাদঃ ধৃতরাষ্ট্র বললেন- হে সঞ্জয়! ধর্মভূমি কুরুক্ষেত্রে সমবেত যুদ্ধেচ্ছু আমার এবং আমার পাণ্ডুর পুত্রগণ কি করল? অনুবাদঃ তখন সঞ্জয় বললেন- সেই সময় রাজা দুর্যোধন ব্যুহরচনাযুক্ত পাণ্ডবগণের সেনাকে দেখে এবং দ্রোণাচার্যের নিকট গিয়ে (এই) কথা বললেন। অনুবাদঃ হে আচার্য! আপনার বুদ্ধিমান শিষ্য দ্রুপদপুত্র ধৃষ্টদ্যুম্ন কর্তৃক ব্যূহ্যকারে স্থাপিত পাণ্ডুপুত্রগণের এই বিশাল সেনাকে দেখুন। অনুবাদঃ সেই সমস্ত সেনাদের মধ্যে অনেকে ভীম ও অর্জুনের মতো বীর ধনুর্ধারী রয়েছেন এবং যুযুধান ও দ্রুপদের মতো মহাযোদ্ধা রয়েছেন। সেখানে ধৃষ্টকেতু,চেকিতান, কাশিরাজ,পুরুজিৎ, কুন্তিভোজ ও শৈব্যের মতো অত্যন্ত বলবান যোদ্ধারাও রয়েছেন। সেখানে রয়েছেন অত্যন্ত বলবান যুধামন্যু, প্রবল পরাক্রমশালী উত্তমৌজা,সুভদ্রার পুত্র এবং দ্রৌপদীর পুত্রগণ। এই সব যোদ্ধারা সকলেই এক-একজন মহারধী। অনুবাদঃ হে দ্বিজোত্তম! আমাদের পক্ষে যে সমস্ত বিশিষ্ট সেনাপতি সামরিক শক্তিপরিচালনার জন্য রয়েছেন, আপনার অবগতির জন্য আমি তাঁদের সম্বন্ধে বলছি। অনুবাদঃ সেখানে রয়েছেন আপনার মতোই ব্যক্তিত্বশালী-ভীষ্ম,কর্ণ, কৃপা, অশ্বত্থামা,বিকর্ণ ও সোমদত্তের পুত্র ভূরিশ্রবা, যাঁরা সর্বদা সংগ্রামে বিজয়ী হয়ে খাকেন। অনুবাদঃ এ ছাড়া আরও বহু সেনানায়ক রয়েছেন যাঁরা আমার জন্য তাঁদের জীবন ত্যাগকরতে প্রস্তুত। তাঁরা সকলেই নানা প্রকার অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত এবংতাঁরা সকলেই সামরিক বিজ্ঞানে বিশারদ। অনুবাদঃ আমাদের সৈন্যবল অপরিমিত এবং আমরা পিতামহ ভীষ্মের দ্বারা পূর্ণরূপেসুরক্ষিত, কিন্ত ভীমের দ্বারা সতর্কভাবে সুরক্ষিত পান্ডবদের শক্তি সীমিত। এখন আপনার সকলে সেনাব্যূহের প্রবেশপথে নিজ নিজ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে স্থিত হয়েপিতামহ ভীষ্মকে সর্বতোভাবে সাহায্য প্রদান করুন। অনুবাদঃ তখন কুরুবংশের বৃদ্ধ পিতামহ ভীষ্ম দুর্যোধনের হর্ষ উৎপাদনেরজন্য সিংহের গর্জনের মতো অতি উচ্চনাদে তাঁর শঙ্খ বাজালেন। অনুবাদঃ তারপর শঙ্খ, ভেরী, পণব,আনক, ঢাক ও গোমুখ শিঙাসমূহ হঠাৎ একত্রে ধ্বনিত হয়ে এক তুমুল শব্দের সৃষ্টি হল। অনুবাদঃ অন্য দিকে, শ্বেত অশ্বযুক্ত এক দিব্য রথে স্থিত শ্রীকৃষ্ণ ও অর্জুন উভয়ে তাঁদের দিব্য শঙ্খ বাজালেন। অনুবাদঃ তখন, শ্রীকৃষ্ণ পাঞ্চজন্য নামক তাঁর শঙ্খ বাজালেন অর্জুন বাজালেনতাঁর দেবদত্ত নামক শঙ্খ এবং বিপুল ভোজনপ্রিয় ও ভীমকর্মা ভীমসেন বাজালেন পৌন্ড্র নামক তাঁর ভয়ংকর শঙ্খ। অনুবাদঃ কুন্তীপুত্র মহারাজ যুধিষ্ঠির অনন্তবিজয় নামক শঙ্খ বাজালেন এবং নকুল ও সহদেব বাজালেন সুঘোষ ও মণিপুষ্প নামক শঙ্খ। হেমহারাজ!তখন মহান ধনুর্ধর কাশীরাজ, প্রবল যোদ্ধা শিখন্ডী, ধৃষ্টদ্যুম্ন,বিরাট, অপরাজিত সাত্যকি, দ্রুপদ, দ্রৌপদীর পুত্রগণ, সুভদ্রার মহা বলবান পুত্র এবং অন্য সকলে তাঁদের নিজ নিজ পৃথক শঙ্খ বাজালেন। অনুবাদঃ শঙ্খ-নিনাদের সেই প্রচন্ড শব্দ আকাশ ও পৃথিবী প্রতিধ্বনিত করে ধৃতরাষ্ট্রের পুত্রদের হৃদয় বিদারিত করতে লাগল। অনুবাদঃ সেই সময় পান্ডুপুত্র অর্জুন হনুমান চিহ্নিত পতাকা শোভিত রথে অধিষ্ঠিত হয়ে. তাঁর ধনুক তুলে নিয়ে শর নিক্ষেপ করতে প্রস্তুত হলেন। হে মহারাজ!ধৃতরাষ্ট্রের পুত্রদের সমরসজ্জায় বিন্যস্ত দেখে, অর্জুন তখন শ্রীকৃষ্ণকে এই কথাগুলি বললেন- অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে অচ্যুত! তুমি উভয় পক্ষের সৈন্যদের মাঝখানে আমার রথ স্থাপন কর, যাতে আমি দেখতে পারি যুদ্ধ করার অভিলাষী হয়ে কারা এখানে এসেছে এবং এই মহা সংগ্রামে আমাকে কাদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে। অনুবাদঃ ধৃতরাষ্ট্রের দুর্বুদ্ধিসম্পন্ন পুত্রকে সন্তুষ্ট করার বাসনা করে যারা এখানে যুদ্ধ করতে এসেছে, তাদের আমি দেখতে চাই। অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন-হে ভরত-ভংশধর!অর্জুন কর্তৃক এভাবে আদিষ্ট হয়ে শ্রীকৃষ্ণ সেই অতি উত্তম রথটি চালিয়ে নিয়ে উভয় পক্ষের সৈন্যদের মাঝখানে রাখলেন। অনুবাদঃ ভীষ্ম, দ্রোণ প্রমুখ পৃথিবীর অন্য সমস্ত নৃপতিদের সামনে ভগবান হৃষীকেশ বললেন, হে পার্থ! এখানে সমবেত সমস্ত কৌরবদের দেখ। অনুবাদঃ তখন অর্জুন উভয় পক্ষের সেনাদলের মধ্যে পিতৃব্য পিতামহ, আচার্য, মাতুল, ভ্রাতা, পুত্র, পৌত্র শশুর, মিত্র ও শুভাকাঙ্খীদের উপস্থিত দেখতে পেলেন। অনুবাদঃ যখন কুন্তীপুত্র অর্জুন সকল রকমের বন্ধু ও আত্মীয়-স্বজনদের যুদ্ধক্ষেত্রে অবস্থিত দেখলেন, তখন তিনি অত্যন্ত কৃপাবিষ্ট ও বিষণ্ণ হয়ে বললেন। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে প্রিয়বর কৃষ্ণ! আমার সমস্ত বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয় স্বজনদের এমনভাবে যুদ্ধাভিলাষী হয়ে আমার সামনে অবস্থান করতে দেখে আমার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশ হচ্ছে এবং মুখ শুষ্ক হয়ে উঠছে। অনুবাদঃ আমার সর্বশরীর কম্পিত ও রোমাঞ্চিত হচ্ছে, আমার হাত থেকে গান্ডীব খসে পড়ছে এবং ত্বক যেন জ্বলে যাচ্ছে। অনুবাদঃ হে কেশব! আমি এখন আর স্থির থাকতে পারছি না। আমি আত্মবিস্মৃত হচ্ছি এবং আমার চিত্ত উদভ্রান্ত হচ্ছে। হে কেশী দানবহন্তা শ্রীকৃষ্ণ! আমি কেবল অমঙ্গলসূচক লক্ষণসমূহ দর্শন করছি। অনুবাদঃ হে কৃষ্ণ! যুদ্ধে আত্মীয়-স্বজনদের নিধন করা শ্রেয়স্কর দেখছি না। আমি যুদ্ধে জয়লাভ চাই না, রাজ্য এবং সুখভোগও কামনা করি না। অনুবাদঃ হে গোবিন্দ! আমাদের রাজ্যে কি প্রয়োজন, আর সুখভোগ বা জীবন ধারণেই বা কী প্রয়োজন, যখন দেখছি-যাদের জন্য রাজ্য ও ভোগসুখের কামনা, তারা সকলেই এই রণক্ষেত্রে আজ উপস্থিত? হে মধুসূদন! যখন আচার্য,পতিৃব্য,পুত্র, পিতামহ, মাতুল, শ্বশুর, পৌত্র, শ্যালক ও আত্মীয়স্বজন, সকলেই প্রাণ ও ধনাদির আশা পরিত্যাগ করে আমার সামনে যুদ্ধে উপস্থিত হয়েছেন, তখন তাঁরা আমাকে বধ করলেও আমি তাঁদের হত্যা করতে চাইব কেন? হেসমস্ত জীবের প্রতিপালক জনার্দন! পৃথিবীর তো কথাই নেই, এমন কি সমগ্র ত্রিভুবনের বিনিময়েও আমি যুদ্ধ করতে প্রস্তুত নই। ধৃতরাষ্ট্রের পুত্রদের নিধন করে কি সন্তোষ আমরা লাভ করতে পারব অনুবাদঃ এই ধরনের আততায়ীদের বধ করলে মহাপাপ আমাদের আচ্ছন্ন করবে। সুতরাং বন্ধুবান্ধব সহ ধৃতরাষ্ট্রেরপুত্রদের সংহার করা আমাদের পক্ষে অবশ্যই উচিত হবে না। হে মাধব, লক্ষীপতি শ্রীকৃষ্ণ!আত্মীয়-স্বজনদের হত্যা করে আমাদের কী লাভ হবে? আর তা থেকে আমরা কেন করে সুখী হব? অনুবাদঃ হে জনার্দন! যদিও এরা রাজ্যলোভে অভিভুত হয়ে কুলক্ষয় জনিত দোষ ওমিত্রদ্রোহ নিমিত্ত পাপ লক্ষ্য করছে না, কিন্তু আমরা কুলক্ষয় জনিত দোষ লক্ষ্য করেও এই পাপকর্মে কেন প্রবুত্ত হব? অনুবাদঃ কুলক্ষয় হলেও সনাতন কুলধর্ম বিনষ্ট হয় এবং তা হলে সমগ্র বংশ অধর্মে অভিভুত হয়। অনুবাদঃ হে কৃষ্ণ! কুল অধর্মের দ্বারা অভিভুত হলে কুলবধূগণ ব্যভিচারেপ্রবুত্ত হয় এবং হে বার্ষ্ণেয়! কুলস্ত্রীগণ অসৎ চরিত্রা হলে অবাঞ্চিত প্রজাতি উৎপন্ন হয়। অনুবাদঃ বর্ণসঙ্কর উৎপাদন বৃদ্ধি হলে কুল ও কুলঘাতকেরা নরকগামী হয়।সেইকুলে পিন্ডদান ও তর্পণক্রিয়া লোপ পাওয়ার ফলে তাদের পিতুপুরুষেরাও নরকে অধঃপতিত হয়। অনুবাদঃ যারা বংশের ঐতিহ্য নষ্ট করে এবং কার ফলে অবাঞ্চিত সন্তানাদি সৃষ্টি করে, তাদের কুকর্মজনিত দোষের ফলে সর্বপ্রকার জাতীয় উন্নয়ন প্রকল্প এবং বংশের কল্যাণ-ধর্ম উৎসন্নে যায়। অনুবাদঃ হে জনার্দন!আমি পরম্পরাক্রমে শুনেছি যে, যাদের কুলধর্ম বিনষ্ট হয়েছে, তাদের নিয়ত নরকে বাস করতে হয়। অনুবাদঃ হায়! কী আশ্চর্যের বিষয় যে, আমরা রাজ্যসুখের লোভে স্বজনদের হত্যা করতে উদ্যত হয়ে মহাপাপ করতে সংকল্পবদ্ধ হয়েছি। অনুবাদঃ প্রতিরোধ রহিত ও নিরস্ত্র অবস্থায় আমাকে যদি শস্ত্রধারী ধৃতরাষ্ট্রের পুত্রেরা যুদ্ধে বধ করে, তা হলে আমার অধিকতর মঙ্গলই হবে। অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন- রণক্ষেত্রে এই কথা বলে অর্জুন তাঁর ধনুর্বাণ ত্যাগ করে শোকে ভারাক্রান্ত চিত্তে রথোপরি উপবেশন করলেন। = আণবিক জীববিজ্ঞানের কেন্দ্রীয় মতবাদ = ডিএনএ, বা ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড, এমন জিন ধারণ করে যা নির্ধারণ করে আমরা কে। কিভাবে এই জৈব অণু আমাদের বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে? আমাদের শরীর যে সমস্ত প্রোটিন তৈরি করে তার জন্য ডিএনএ-তে নির্দেশাবলী রয়েছে। আর এই প্রোটিনই আমাদের সমস্ত কোষের গঠন এবং ক্রিয়াকলাপ নির্ধারণ করে। প্রোটিনের গঠন কীভাবে নির্ধারিত হয়? এটি অ্যামিনো অ্যাসিডের ক্রম দিয়ে শুরু হয় যা প্রোটিন তৈরি করে। অ্যামিনো অ্যাসিডের সঠিক ক্রম সহ প্রোটিন তৈরির নির্দেশাবলী ডিএনএ-তে এনকোড আকারে রয়েছে। ডিএনএ ক্রোমোজমে পাওয়া যায়। ইউক্যারিওটিক কোষে ক্রোমোজম সবসময় নিউক্লিয়াসে থাকে, কিন্তু প্রোটিন সাইটোপ্লাজমে মধ্যে রাইবোজোমে তৈরি হয়। ডিএনএ-তে নির্দেশাবলী কীভাবে নিউক্লিয়াসের বাইরে প্রোটিন সংশ্লেষণের জায়গায় যায়? এতে নিউক্লিক অ্যাসিড আরেক ধরনের দায়ী। এই নিউক্লিক অ্যাসিড হল RNA বা রাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড। আরএনএ হল একটি ছোট অণু যা পারমাণবিক ঝিল্লির ছিদ্র দিয়ে সহজে চেপে যেতে পারে। এটি নিউক্লিয়াসের ডিএনএ থেকে সাইটোপ্লাজমের রাইবোজোমে তথ্য বহন করে এবং তারপর প্রোটিনকে একত্রিত করতে সাহায্য করে। ঘটনাগুলির এই ক্রমটি আবিষ্কার করা আণবিক জীববিজ্ঞানের একটি প্রধান মাইলফলক ছিল। এটিকে তাই আণবিক জীববিজ্ঞানের কেন্দ্রীয় মতবাদ বলা হয়। কেন্দ্রীয় মতবাদের সাথে জড়িত দুটি প্রক্রিয়া হল প্রতিলিপিকরণ এবং ভাষান্তর। ইউক্যারিওটিক কোষে, ট্রান্সক্রিপশন নিউক্লিয়াসে সঞ্চালিত হয়। এটি বার্তাবাহী আরএনএ (mRNA) নামে পরিচিত একটি আরএনএ অণু তৈরি করতে একটি টেমপ্লেট হিসাবে ডিএনএ ব্যবহার করে। আরএনএ অণু তারপর নিউক্লিয়াস ছেড়ে সাইটোপ্লাজমের একটি রাইবোজোমে যায়, যেখানে ট্রান্সলেশন ঘটে। ভাষান্তরের মাধ্যমে mRNA-তে জেনেটিক কোড পড়ে এবং একটি প্রোটিন তৈরি করে। এটি কোন ধরনের জৈব অণু? এই ধরনের অণুগুলিই নির্ধারণ করে আপনি কে। এগুলিতে জেনেটিক তথ্য রয়েছে যা আপনার বৈশিষ্ট্যগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তারা আপনার চোখের রঙ, মুখের বৈশিষ্ট্য এবং অন্যান্য শারীরিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে। এটা কি অণু? আপনি সম্ভবত "ডিএনএ" উত্তর দিয়েছেন। আজ, এটি সাধারণভাবে পরিচিত যে ডিএনএ হল জেনেটিক উপাদান। দীর্ঘকাল ধরে, বিজ্ঞানীরা জানতেন যে এই ধরনের অণু বিদ্যমান। তারা সচেতন ছিল যে জেনেটিক তথ্য জৈব অণুর মধ্যেই রয়েছে। যাইহোক, তারা জানত না কোন ধরনের অণু এই ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতপক্ষে, বহু দশক ধরে, বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন যে প্রোটিন হল অণু যা জেনেটিক তথ্য বহন করে। ডিএনএ, ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড, আপনার কোষের জেনেটিক উপাদান। এটি আপনার পিতামাতার কাছ থেকে আপনার কাছে প্রেরিত হয়েছিল যেটি আপনার বৈশিষ্ট্যগুলি নির্ধারণ করেছে। ডিএনএ হল জেনেটিক উপাদান আবিষ্কারটি ছিল আণবিক জীববিজ্ঞানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ডিএনএ সম্পর্কে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার ঊনিশ দশকের মাঝামাঝি চারগফ কতৃক হয়েছিল। তিনি বিভিন্ন প্রজাতির ডিএনএ নিয়ে গবেষণা করেছিলেন। তিনি বিশেষত ডিএনএর চারটি ভিন্ন নাইট্রোজেন বেসের প্রতি আগ্রহী ছিলেন: অ্যাডেনিন (A গুয়ানিন (G সাইটোসিন (S এবং থাইমিন (T)। চারগফ দেখেছিলেন যে চারটি বেসের ঘনত্ব এক প্রজাতির থেকে অন্য প্রজাতিতে আলাদা। তবে, প্রতিটি প্রজাতির মধ্যে, অ্যাডেনিনের ঘনত্ব সবসময় থাইমিনের ঘনত্বের সমান ছিল। গুয়ানিন এবং সাইটোসিনের ঘনত্বের ক্ষেত্রেও একই কথা ছিল। এই পর্যবেক্ষণগুলি চারগফের সূত্র হিসাবে পরিচিত হয়। ডিএনএর গঠন আবিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত নিয়মের তাৎপর্য প্রকাশ করা হয়নি। এবার ডিএনএর গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। ডিএনএ দেখতে কেমন? আপনি কি কখনও একটি মই দেখেছেন? মোচড়াতে সক্ষম এমন একটি মই কল্পনা করুন। ডিএনএর মৌলিক আকৃতিকে কখনও কখনও একটি পাকানো মই হিসাবে বর্ণনা করা হয়। উপরের চিত্রে আপনি কি সাদৃশ্য দেখতে পাচ্ছেন? ডিএনএ অণুর কোন অংশগুলো সিঁড়ির ধাপের মতো? রেলিং সম্পর্কে এর কি? ডিএনএর কার্যকারিতা আরও ভালভাবে বোঝার জন্য আপনি অন্যান্য উপায়ে প্রতিনিধিত্ব করতে বা এর গঠন মডেল করতে পারেন। DNA-এর গঠন আবিষ্কারের সাথে আসলে মডেলিং জড়িত। একটি মডেল বিজ্ঞানের একটি খুব দরকারী টুল। মডেলগুলি এমন জিনিসের অন্বেষণ করার একটি উপায় প্রদান করে যা সরাসরি তদন্ত করার জন্য খুব জটিল বা ছোট হতে পারে। তাহলে আপনি কিভাবে DNA-এর একটি মডেল তৈরি করতে পারবেন? ডিএনএ একা আমাদের কোষে প্রোটিন তৈরি করতে পারে না। এটির জন্য RNA অথাৎ রাইবোনিউক্লিক অ্যাসিডের সাহায্য প্রয়োজন, যা আণবিক জীববিজ্ঞানের কেন্দ্রীয় মতবাদের অন্য প্রধান খেলোয়াড়। মনে রাখবেন, ডিএনএ নিউক্লিয়াসে ‘বেঁচে থাকে’, কিন্তু প্রোটিন তৈরি হয় সাইটোপ্লাজমের রাইবোসোমে। কিভাবে জেনেটিক তথ্য নিউক্লিয়াস থেকে সাইটোপ্লাজম পায়? আরএনএ হল এর উত্তর। আরএনএ, ডিএনএ-র মতো, একটি নিউক্লিক অ্যাসিড। তবে, RNA বিভিন্ন উপায়ে DNA থেকে আলাদা: # দুটির পরিবর্তে একটি নিউক্লিওটাইড চেইন নিয়ে গঠিত। # থাইমিনের পরিবর্তে নাইট্রোজেন বেসে ইউরাসিল (U) রয়েছে। # ডিঅক্সিরিবোজের পরিবর্তে শর্করা রাইবোজ থাকে। যে প্রক্রিয়ায় কোষ প্রোটিন তৈরি করে তাকে প্রোটিন সংশ্লেষণ বলে। এটি আসলে দুটি প্রক্রিয়া নিয়ে গঠিত: প্রতিলিপি এবং অনুবাদ। ট্রান্সক্রিপশন ইউক্যারিওটিক কোষের নিউক্লিয়াসে সঞ্চালিত হয়। এটি একটি আরএনএ অণু তৈরি করতে একটি টেমপ্লেট হিসাবে ডিএনএ ব্যবহার করে। আরএনএ তারপর নিউক্লিয়াস ছেড়ে সাইটোপ্লাজমের একটি রাইবোজোমে যায়, যেখানে অনুবাদ ঘটে। অনুবাদ mRNA-তে জেনেটিক কোড পড়ে এবং প্রোটিন তৈরি করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই পাতাটি অ্যানিমেটেড জিফ ফাইল এবং জেপিইজি ইত্যাদির মতো মিডিয়া ফাইলগুলি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: অ্যালুমিনিয়াম খুব হালকা ধাতু। এটি অ্যালুমিনাম নামেও পরিচিত। বিভিন্ন শিল্পে অনেক কিছু তৈরি করতে অ্যালুমিনিয়াম ব্যবহার করা হয়। এটা বিশ্ব অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ==এটি দেখতে, অনুভব, স্বাদ এবং গন্ধ কেমন অনেক সময় সব ঘটনা জানা থাকলেও কে কিছু আবিষ্কার করেছে তা নিয়ে মতবিরোধ হতে পারে। ১৮২৭ সালে পটাসিয়ামের সাথে অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড মিশ্রিত করে অ্যালুমিনিয়াম বিচ্ছিন্ন করার কৃতিত্ব ফ্রেডরিখ ওহলারকে দেওয়া হয়।প্রকৃতপক্ষে ধাতুটি দুই বছর আগে প্রথমবারের মতো উত্পাদিত হয়েছিল। তবে ডেনিশ পদার্থবিদ এবং রসায়নবিদ হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অরস্টেড এটিকে অবিশুদ্ধ আকারে উৎপাদন করেন। অতএব, অরস্টেড কে ধাতুর আবিষ্কারক হিসাবে তালিকাভুক্ত করা যেতে পারে। ==এর নাম কোথা থেকে এসেছে প্রথমে,হামফ্রে ডেভি ১৮০৭ সালে অ্যালুমিনা নামক একটি খনিজ থেকে অ্যালুমিনিয়াম বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করছিলেন। তিনি প্রথমে এটিকে ধাতব অ্যালুমিয়াম বলে ডাকেন, কিন্তু ১৮১২ সালে এটিকে অ্যালুমিনিয়াম বলার সিদ্ধান্ত নেন। *অ্যালুমিনিয়াম পুনর্ব্যবহার করতে কাঁচা আকরিক থেকে অ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনের বিশ ভাগের এক ভাগ শক্তি প্রয়োজন। *অ্যালুমিনিয়াম পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ধাতু। *অ্যালুমিনিয়াম এবং অ্যালুমিয়াম এই ধাতুর দুটি ভিন্ন নাম। অ্যালুমিনিয়াম হল পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে সবচেয়ে প্রাচুর্যপূর্ণ ধাতু, এবং অক্সিজেন এবং সিলিকনের পরে তৃতীয় সর্বাধিক প্রচুর উপাদান। কিন্তু প্রকৃতিতে এটি বিনামূল্যে পাওয়া যায় না। বেয়ার প্রক্রিয়াটি বক্সাইট (অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড) নামক অ্যালুমিনিয়ামের একটি আকরিক থেকে অ্যালুমিনিয়াম পরিশোধন করতে ব্যবহৃত হয়। অ্যালুমিনিয়ামের অনেক ব্যবহার রয়েছে। এটি হালকা এবং শক্তিশালী। অ্যালুমিনিয়াম আমাদের এক জায়গায় যেতে সাহায্য করে কারণ এটি গাড়ি, ট্রাক, বিমান, সাইকেল, রকেট এবং আরও অনেক কিছুর একটি অংশ। প্রতিদিন সকালে আপনি ঘুম থেকে উঠে আয়নায় তাকান, প্রতিফলক আয়নার পিছনের পার্শ্ব সম্ভবত অ্যালুমিনিয়াম থেকে তৈরি। আপনার পরিবার রাতের খাবার রান্না করার জন্য যে হাঁড়ি এবং প্যানগুলি ব্যবহার করে তা অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি হতে পারে। আপনি যে পাত্রে আপনার রাতের খাবার খান সেগুলি অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি করা যেতে পারে, রান্নাঘরের অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলের সাথে অবশিষ্ট খাবার গুটিয়ে নেওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। সোডা ক্যান এছাড়াও অ্যালুমিনিয়াম থেকে তৈরি করা হয়। অ্যালুমিনিয়ামকে Fe2O3 এর সাথে মিশিয়ে সঠিক পরিমাণে থার্মাইট তৈরি করা যেতে পারে। থার্মাইট খুব দ্রুত এবং প্রচন্ড তাপে পুড়ে যায়। অ্যালুমিনিয়াম হল জ্বালানির প্রাথমিক উপাদানগুলির মধ্যে একটি যা রকেটকে মহাকাশে চালিত করে। অ্যালুমিনিয়াম বিপজ্জনক নয়। ধাতুটি অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইডের একটি পৃষ্ঠ স্তর দ্বারা সুরক্ষিত। এই পৃষ্ঠ স্তরটি একবারে গঠন করে যখন ধাতুটি বাতাসের সংস্পর্শে আসে এবং খুব স্থিতিশীল থাকে। তাই থালা-বাসন, পাত্র এবং প্যান অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি করা যেতে পারে এবং সংবেদনশীল খাবার প্যাক করার জন্য অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। টমেটোর মতো অম্লীয় খাবার পৃষ্ঠের অক্সাইড স্তর এবং নীচের কিছু অ্যালুমিনিয়াম দ্রবীভূত করতে পারে। এটি বিপজ্জনক নয় এবং অ্যালুমিনিয়াম বস্তুর শক্তির সাথে বিক্রিয়া করে না, তবে খাবারের স্বাদ নষ্ট করতে পারে, যে কারণে সাধারণত অ্যালুমিনিয়ামের রান্নাঘরে অ্যাসিডিক খাবার রান্না করার পরামর্শ দেওয়া হয় না। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৪:০৭, ৩ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:০০, ৩ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ৩ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ৪ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:০০, ৪ জুন ২০২২ (ইউটিসি) নিকেল একটি রূপালী সাদা ধাতু। ১৭৫৭ সালে সুইডেনের স্টকহোমে অ্যাক্সেল ফ্রেডরিক ক্রনস্টেড নামে একজন সুইডিশ বিজ্ঞানী এক ধরনের খনিজ থেকে তামা নিষ্কাশনের উদ্যোগ নেন। ঐ খনিজে তিনি তামা পাননি। তার বদলে পেলেন রুপোর মতো সাদা এক ধাতু। নতুন এই ধাতুর নাম নিকেল। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে ১৬৯৪ সালে সুইডেনের খনিজবিদ হার্নে এক অজানা খনিজকে তামার আকরিক বলে ভুল করেন। বেশ কয়েকবার ওই আকরিক থেকে তামা নিষ্কাশন করতে গিয়ে ব্যর্থ হন। তখন ওই খনিজের নাম দিলেন ‘নিক’ (Nick)। ওই শয়তানই তামা নিষ্কাশনে বাধা দিচ্ছে। পাহাড়ের শয়তানকে ‘নিক’ বলা হয়। পরে ওই ‘নিক’ থেকে নিকেল নামটি এসেছে। * মার্কিন নিকেল মুদ্রায় মাত্র ২৫% নিকেল বাকি ৭৫% তামা থাকে। বিভিন্ন দেশের মুদ্রায় নিকেল ব্যবহার হয়। শিল্পে ও কারখানায় নিকেলের ব্যবহার রয়েছে। নিকেলের যৌগ মানবদেহের পক্ষে ক্ষতিকারক। সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষেত্রে নিকেল থেকে ত্বকের অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৪ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৪ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৬ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৬ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৬ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৮ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৯ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৯ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৯ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১১ জুন ২০২২ (ইউটিসি) ১-২ চকলেট কেক একটি সাধারণ ও মোটামুটি সহজ চকলেট কেক রন্ধনপ্রণালী। * ১৮০ গ্ৰাম আধা-মিস্টি চকলেটের টুকরো # ৮ ইঞ্চি (20 সেমি) বর্গক্ষেত্রের প্যানে তেল এবং চকোলেট গরম করুন এবং চকোলেটটি গলে না যাওয়া পর্যন্ত এটি ৩৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট (১৮০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড) তাপমাত্রায় ওভেনে সেট করুন। (চাইলে টক ক্রিম বা ক্রিম পনির যোগ করুন। # প্যানে চকোলেট চিপস এবং বাদাম ব্যতীত অবশিষ্ট উপাদানগুলি যোগ করুন। # মসৃণ এবং ক্রিমি (প্রায় 2 মিনিট) না হওয়া পর্যন্ত একটি কাঁটাচামচ দিয়ে নাড়াচাড়া করুন। # প্যানে সমানভাবে ব্যাটারটি ছড়িয়ে দিন। # চকোলেট চিপস এবং বাদাম দিয়ে ছিটিয়ে দিন। ঐচ্ছিকভাবে, চকোলেট চিপস এবং বাদামগুলি ব্যাটারে কিছুটা পরিমাণে কেটে নিন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১১ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১১ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৩ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৪ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৫ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৫ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৫ জুন ২০২২ (ইউটিসি) ক্যালসিয়াম একটি নরম ও ধূসর ধাতু। যখন এটি জ্বলে তখন একটি হলুদ-লাল শিখা দেখতে পাবে। যখন এটি বাতাসের সংস্পর্শে আসে, তখন এটি একটি ধূসর-সাদা আবরণ তৈরি করে কারণ এটি বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে ক্যালসিয়াম অক্সাইড এর আবরণ তৈরি করে। প্রাচীন রোমান সময় থেকে ক্যালসিয়াম ধাতুটি পরিচিত। রোমানরা চুল্লিতে চুনাপাথর গরম করে ক্যালসিয়াম অক্সাইড তৈরির উপায় আবিষ্কার করেছিল। তবে,১৮০৮ সালের আগে এটিকে কেউ বিশুদ্ধ করতে পারিনি । স্যার হামফ্রে ডেভিড ১৮০৮ সালে প্রথম বিশুদ্ধ ক্যালসিয়াম আবিষ্কার করেন। ==এর নাম কোথা থেকে এসেছে ক্যালসিয়াম এর নাম ক্যালসিস থেকে এসেছে।''ক্যালসিস একটি ল্যাটিন শব্দ যার অর্থ হলো চুন। *ভেজা ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড বাতাসের সাথে একত্রিত হলে এটি শক্ত ক্যালসিয়াম কার্বনেটে পরিণত হয়। এই রাসায়নিক বিক্রিয়াই সিমেন্টকে শক্ত করে তোলে। *ক্যালসিয়াম প্রাণীদের দেহের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ধাতু। *স্ট্যালাকটাইট এবং স্ট্যালাগমাইটগুলি প্রাথমিকভাবে ক্যালসিয়াম কার্বনেট দিয়ে তৈরি। যৌগ গঠনের জন্য অন্যান্য উপাদানগুলির সাথে প্রতিক্রিয়া করার প্রবণতার কারণে ক্যালসিয়ামকে একটি উপাদান হিসাবে বিশুদ্ধ পাওয়া যায় না। তবে এটি সাধারণত যৌগ ক্যালসিয়াম কার্বনেট যৌগ হিসেবে পাওয়া যায়। চুনাপাথর, মার্বেল, চক এবং ক্যালসাইটের মতো অনেক শিলা এই পদার্থটি ধারণ করে। চুনাপাথরের গুহাগুলি যেখানে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় তার একটি দুর্দান্ত উদাহরণ। সামুদ্রিক খোসা এবং শামুকের খোলস মূলত ক্যালসিয়াম কার্বনেটের। ডিমের খোসা বেশিরভাগই এই যৌগ থেকে তৈরি হয়। অনেক খাবারে ক্যালসিয়ামও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পাওয়া যায়। দুগ্ধজাত পণ্য যেমন দুধ, দই এবং পনিরে ক্যালসিয়াম থাকে। সবুজ শাকসবজিতেও প্রায়ই ক্যালসিয়াম থাকে। ব্রকলি, কলার শাক, বাদাম, তিলের বীজ এবং মটরশুটি সবই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ক্যালসিয়াম ধারণ করে। ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের সঞ্চালনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি শক্তিশালী হাড় এবং দাঁত তৈরি করতে সাহায্য করে এবং এটি আমাদের পেশী এবং মস্তিষ্কের কোষগুলিকে কাজ করার শক্তি দেয়। ক্যালসিয়াম হল বিল্ডিং শিল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ, কারণ ক্যালসিয়াম হাইড্রক্সাইড সিমেন্ট এবং মর্টারে ব্যবহৃত হয়। ক্যালসিয়াম কার্বনেট প্লাস্টিক এবং আঠালো পদার্থে ফিলার হিসাবেও ব্যবহৃত হয়। কারণ ক্যালসিয়াম অক্সাইড অ্যাসিডকে নিরপেক্ষ করে। নদী এবং হ্রদে অ্যাসিড বৃষ্টির প্রভাব কমাতে ব্যবহৃত হয়।ক্যালসিয়াম সাধারণত অম্বল এবং অ্যান্টাসিড ট্যাবলেটেও ব্যবহৃত হয়। ক্যালসিয়াম যৌগগুলি বিপজ্জনক নয় যদি না তারা দৃঢ়ভাবে ক্ষারীয় বা অম্লীয় হয় বা যৌগের অন্যান্য অংশগুলির কারণে তারা বিষাক্ত হয়। ক্যালসিয়াম যৌগগুলি আমাদের শরীরের প্রায় সর্বত্র থাকে। প্রকৃতপক্ষে, ক্যালসিয়াম একটি অপরিহার্য পুষ্টি যা মানুষের শরীরের শক্তিশালী হাড় এবং দাঁত তৈরি করতে সাহায্য করে। অনুগ্রহ করে নিচের তালিকায় আপনার নাম যোগ করুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৮ জুন ২০২২ (ইউটিসি) আপনার বার্তা আরও বিস্তারিতভাবে দেওয়ার জন্য, আপনি বাধাদানের সময়কাল, বাধাদানের একটি নির্দিষ্ট কারণ উল্লেখ করতে পারেন এবং স্ব-অন্তর্ভুক্ত স্বাক্ষর যোগ করতে পারেন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৯ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৯ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৯ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২০ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২১ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২১ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৩ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৪ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৫ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) আমরা বাড়িতে বাস করি। দিনের অনেকটা সময় বিদ্যালয়ে থাকি, কেনাকাটার জন্য বাজারে যাই। এ জায়গাগুলো যদি পরিচ্ছন্ন না থাকে তাহলে আমাদের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে না। নানা রকম রোগে আক্রান্ত হব। বেঁচে থাকার জন্য বাতাস, পানি আর খাদ্যের প্রয়োজন। এগুলো পরিবেশ থেকে পাই। পরিবেশ পরিচ্ছন্ন না থাকলে মাটি বাতাস, পানি, খাদ্য সবই দূষিত হবে। তাই আমাদের সুস্থ থাকার জন্য পরিবেশকে পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আমরা বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করি ও দিনের অনেকটা সময় কাটাই। সুস্থ থাকার জন্য তাই বিদ্যালয় পরিচ্ছন্ন রাখা খুব জরুরি। তোমরা টিফিনের সময় কলা, চিনাবাদাম, আইসক্রিম, বিস্কুট খাও। এগুলোর খোসা, বিস্কুটের ঠোঙা, কাগজের টুকরা, টিনের কৌটা, পলিথিনের ব্যাগ ইত্যাদি যেখানে সেখানে ফেলবে না। শ্রেণীকক্ষের এক কোণায় একটি ঝুড়ি রাখবে। তাতে পেনসিল কাটার ময়লা বা কাগজের টুকরা ফেলবে। বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষে বা নির্দিষ্ট জায়গায় ময়লা ফেলার জন্য ড্রাম বা প্লাস্টিকের বালতি রাখলে সবাই সেখানে ময়লা ফেলতে পারবে। যদি এ রকম ব্যবস্থা না করা যায় তাহলে শ্রেণীকক্ষ থেকে দূরে মাঠের এক পাশে একটি গর্ত করে তাতে সব ময়লা ফেলতে হবে। কয়েকদিন পর পর এসব আবর্জনা মাটি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। এ নিয়মগুলো যদি আমরা যত্নে সাথে পালন করি তাহলে পুরো স্কুলে আবর্জনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকবে না। প্রতিদিন চকবোর্ড, টেবিল, চেয়ার, বেঞ্চ মুছতে হবে। শ্রেণীকক্ষ ঝাড়ু দিতে হবে। রুটিন করে সপ্তাহে একদিন সবাই মিলে দেওয়াল ও ছাদের ঝুল পরিষ্কার করবে। দলবেধে শ্রেণীকক্ষ, ফুলের বাগান ও খেলার মাঠ পরিষ্কার করবে। দলবেধে শ্রেণীকক্ষ, ফুলের বাগান ও খেলার মাঠ পরিষ্কার করবে। দেখবে, তোমাদের স্কুল কেমন সুন্দর ঝকঝকে দেখায়। এ রকম পরিচ্ছন্ন পরিবেশে পড়াশুনা করতেও ভাল লাগে। বিদ্যালয় পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য তোমরা কী কী করবে তার একটি তালিকা তৈরি কর। আবর্জনা যেখানে সেখানে না ফেলে তা জমিয়ে বাড়ি থেকে দূরে একটি গর্তে ফেলতে হবে। আবর্জনা ফেলার পর মাটি দিয়ে চাপা দিতে হবে। তাতে দূর্গন্ধ ছড়াবে না, মাছির উপদ্রব হবে না। গোবর এর গাদা দূরে করতে হবে। মৃত জীবজন্তুর দেহ মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে। আবর্জনার গর্ত, গোবরের গাদা যেন নলক‚প বা পুকুরের খুব কাছে না হয় তা লক্ষ করতে হবে। যেখানে সেখানে কফ ও থুথু ফেলা এবং মলমূত্র ত্যাগ করা বন্ধ করতে হবে। শহরের ময়লা ফেলার জন্য রাস্তার পাশে ডাস্টবিন থাকে। ময়লা রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে না ফেলে ডাস্টবিনে ফেলতে হবে। অনেকে ড্রেনে ময়লা ফেলে দেয় তা করা উচিত নয়। এতে পানি চলাচল বন্ধ হয়ে যায় ও পরিবেশ দূষিত হয়। বদ্ধ পানিতে মশা ডিম পাড়ে। নিজেদের বসতবাড়ি পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য তোমরা কী কী করবে তার একটি তালিকা তৈরি কর। যেখানে সেখানে মলমূত্র ত্যাগ করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বৃষ্টির পানিতে ধূয়ে তা পুকুর, ডোবা, নদী বা খালে পড়ে ও পানি দূষিত করে। তাছাড়া পরিবেশ দূষিত হয়। তাই স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা তৈরি ও ব্যবহার সম্পর্কে আমাদের যত্নবান হওয়া উচিত। ২০০০ সালের শুরুতে পৃথিবীর জ্ঞানী গুণী মানুষেরা একটা খুব সুন্দর কথা বলেছিলেন। তারা বলেছিলেন নুতন পৃথিবীর সম্পদ হচ্ছে জ্ঞান। তেলের খনি নয়, সোনার খনি নয়, হীরার খনিও নয়- তারা বলেছিলেন জ্ঞান হচ্ছে সম্পদ। যার অর্থ যে দেশের মানুষ যত বেশি লেখপড়া শিখে জ্ঞানী হবে সেই দেশ তত বেশী সম্পদশালী হবে। আমাদের দেশকে আমরা যদি সম্পদশালী করতে চাই তাহলে আমাদের ছেলেমেয়েদের জ্ঞানী হতে হবে তাদের লেখাপড়া করতে হবে, নতুন তথ্য জানতে হবে। পশুপাখির সাথে মানুষের একটা পার্থক্য আছে। তোমরা হয়তো লক্ষ করে থাকবে বেঁচে থাকার জন্য পশুপাখিকে আলাদা করে কিছু শিখতে হয় না। মানুষকে কিন্তু শিখতে হয়। একটা ছোট বাচ্চা যখন জন্ম নেয় সে তখন খুবই অসহায় থাকে। তার মা তখন তাকে বুকে ধরে মানুষ করে। বাচ্চাকে বড় করার জন্যে মাকে তখন অনেক তথ্য জানতে হয়। কিছু জানে পরিবারের অন্য মানুষের কাছ থেকে। কিছু জানে ডাক্তার এবং নার্সের কাছ থেকে। আবার কিছু জানে বইপত্র বা রেডিও টেলিভিশন থেকে। ছোট বাচ্চাটি যখন বড় হয় তখন সেও প্রতিদিন নতুন তথ্য শেখে। সে যখন একটু বড় হয় তখন সে স্কুলে যায়। তখন সে পাঠ্য বই থেকে এবং শিক্ষকদের কাছ থেকে নতুন তথ্য শেখে। কাজেই তোমরা দেখতে পাচ্ছ পুরো জীবনটাই একজন মানুষের তথ্য জানতে জানতেই কেটে যায়। তথ্য আর জ্ঞান কিন্তু এক জিনিস নয়। তথ্য শুধু জানলেই হয় না সেটাকে ব্যবহারও করতে হয়। তথ্যকে ব্যবহার করার ক্ষমতা হচ্ছে জ্ঞান। একটা উদাহরণ দিলে তোমরা ব্যাপারটা বুঝতে পারবে। তোাদের ক্লাসের কোন ছাত্র বা ছাত্রী পরীক্ষায় কত নম্বর পেয়েছে সেটা হচ্ছে তথ্য। তোমাকে যদি এ তথ্য দেওয়া হয় এবং তুমি যদি সেটা মুখস্থ করে ফেল তাহলে কিন্তু তোমার জ্ঞান একটুকুও বাড়বে না। কিন্তু তুমি যদি নম্বর গুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখ তাহলে তোার জ্ঞান বাড়বে। কারণ তুমি হয়তো দেখবে ক্লাসের ছেলেমেয়েদের বেশির ভাগই ইংরেজিতে কম নম্বর পেয়েছে। যার অর্থ তোমার ক্লাসে ইংরেজি ঠিক করে পড়ানো হয়নি। তখন তোমরা সবাই আরো ভালো করে ইংরেজি পড়বে। একটা তথ্য থেকে তোমরা নতুন জ্ঞান খুঁজে বের করতে পারবে। সেটা তোমাদের জীবনে ব্যবহার করতে পারবে। আমাদের দেশে অনেকেই মনে করে, তথ্যই বুঝ জ্ঞান। তারা স্কুলের পাঠ্য বইয়ের তথ্যগুলো ছাত্রছাত্রীদের মুখস্থ করিয়ে রাখে। ছাত্রছাত্রীদের অনেক কষ্ট হয় কিন্তু তাদের জ্ঞান কিছু বাড়ে না। তোমরা যখন লেখাপড়া করবে তখন সবসময় চেষ্টা করবে তথ্য মুখস্থ না করে তথ্য ব্যবহার করতে। তোমরা নিশ্চয়ই এতক্ষণে তথ্যের প্রয়োজনীয়তাটুকু বুঝে গেছ। তথ্য ব্যবহার করার ক্ষমতা হচ্ছে জ্ঞান, তাই তথ্য যদি না থাকে জ্ঞানও সেখানে থাকে না। নতুন নতুন তথ্য থেকে বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন জ্ঞান বের করেন। দেশকে ভালো করে চালাতে হলে সরকারকে নতুন পুরাতন সব তথ্য জানতে হয়। ঘূর্ণিঝড় বা বন্যার তথ্য আগে থেকে জেনে গেলে মানুষ অনেক বিপদ থেকে রক্ষা পায়।কাজেই আমাদের সুন্দর জীবনের জন্যে তথ্য খুব প্রয়োজন। তবে সেই তথ্য হতে হবে সঠিক এবং ঠিক মানুষের কাছে সেই তথ্য পৌছে দিতে হবে। একটা সময় ছিল যখন মানুষের তথ্য রাখার কোনো জায়গা ছিল না। সেটা রাখতে হত তাদের মাথায়। একজন মানুষ বুড়ো হয়ে গেলে অন্য একজনকে সেই তথ্য জানিয়ে যেত। মানুষ যখন লিখতে শিখেছে তখন তারা প্রথমবার তাদের তথ্য সংরক্ষণ করতে শুরু করেছে। ছাপাখানা আবিষ্কৃত হবার আগে মানুষ বইগুলো হাতে লিখতেন। তাই পৃথিবীতে বই ছিল খুব কম। অল্প কিছু সৌভাগ্যবানের সেই বইগুলো পড়ার সুযোগ হত। ছাপাখানা আবিষ্কার হবার পর সাধারণ মানুষেরাও বই পড়ার সুযোগ পেয়েছে। তখন থেকে পৃথিবীর লাইব্রেরিতে লক্ষ লক্ষ বইয়ের মাঝে প্রয়োজনীয় সব তথ্য সংরক্ষণ করা আছে। বই ছাড়াও বইয়ের ছবি, আলোকচিত্র, চলচ্চিত্র বা শব্দের রেকর্ডিং হিসেবে অনেক তথ্য জমা করে রাখা আছে। কম্পিউটার আবিষ্কৃত হবার পর মানুষ নতুন পদ্ধতিতে তথ্যসংরক্ষণ করা শুরু করেছে। এই পদ্ধতির নাম ডিজিটাল পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে অল্প জায়গায় অনেক বেশি তথ্য জমা রাখা যায়। সারা পৃথিবীতে অনেক তথ্য এখন এই পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হয়েছে। তথ্য সংগ্রহ করে সেটাকে সংরক্ষণ করলেই কিন্তু কাজ শেষ হয় না। তথ্যকে খুব সহজে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাঠাতে হয়। একটা সময় ছিল যখন তথ্য পাঠানো ছিল খুব কঠিন। একজন মানুষকে তথ্যগুলো নিয়ে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে হত। এখন তথ্য পাঠানোর অনেক উপায় আছে, যেমন ডাক যোগাযোগ, ফ্যাক্স- টেলিফোন কিংবা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। ডাক যোগাযোগ করে আমরা চিঠিপত্র পাঠাতে পারি। গাড়ি, ট্রেন, জাহাজ বা বিমানে করে এখন পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় চিঠিপত্র পাঠানো যায়। টেলিফোন তোমরা সবাই দেখেছ। এটা ব্যবহার করে যে কোন মানুষ এখন অন্য একজনের সাথে কথা বলতে পারে। এখন মোবাইল টেলিফোন আবি®কৃত হয়েছে, তাই আমরা আমাদের পকেটেই টেলিফোন নিয়ে যে কোনো জায়গায় যেতে পারি। টেলিফোনের পদ্ধতি ব্যবহার করে যখন চিঠিপত্র, কাগজ বা দলিল পাঠানো হয় তখন সেটাকে ফ্যাক্স বলে। তথ্য বিনিময় করার জন্যে এখন সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। সারা পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার এখন একটি আরেকটির সাথে যোগাযোগ করে তথ্য পাঠাতে পারে। এই পদ্ধতিটির নাম ইন্টারনেট। ইন্টারনেট ব্যবহারকরে চিঠি বা ই- মেইল, ছবি, ভিডিও বা অন্য যে কোনো তথ্য পাঠানো যায়। শুধু তাই নয় বিভিন্ন কম্পিউটারে রাখা নানারকম তথ্য দেখা যায়। নতুন পৃথিবী এখন ইন্টারনেটের ওপর খুব বেশি নির্ভর করতে শুরু করেছে। বড় হয়ে তোমরা নিশ্চয়ই নানারকম তথ্য সংগ্রহ করবে, সেগুলো সংরক্ষণ করবে এবং অন্যের সাথে বিনিময় করবে। তোমরা কিন্তু ইচ্ছে করলে এখনই তথ্যসংগ্রহ করতে শুরু করতে পার। নিচে তোমাদের কয়েকটি ধারণা দেওয়া হল। এর সাথে তোমরা তোমাদের নিজেদের ধারণাগুলোও কাজে লাগাতে পার। * তোমরা ইচ্ছে করলে তোমার এলাকার নানারকম গাছের পাতা সংগ্রহ করে সেগুলোর নাম লিখে সংগ্রহ করতে পার। * তোমাদের এলাকায় কী কী পাখি দেখা যায় তোমরা তার নাম লিখে রাখতে পার। * একটা ডাইরি বা খাতায় প্রত্যেক দিনের আবহাওয়ার বর্ণনা লিখে রাখতে পার। * তাপমাত্রা বেশি না কম, রোদ বা কুয়াশা আছে কি নেই, ঝড় বৃষ্টি হয়েছে কিনা এ * তথ্যগুলো লিখে রাখলে বছরের শেষে সেটা থেকেই তুমি বাংলাদেশের বিভিন্ন ঋতুর বর্ণনা পেয়ে যাবে। * খবরের কাগজ থেকে তোমরা তোমাদের প্রিয় খেলার ছবি বা বিজ্ঞানের আবিষ্কারের কথা কেটে তোমার খাতায় লাগাতে পার। মনে রাখবে, এভাবে তথ্যগুলো সংগ্রহ করলেই কিন্তু তোমার দায়িত্ব শেষ হবে না। তোমাকে এই তথ্যগুলোকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে তার ভেতরে লুকিয়ে থাকা জ্ঞানটুকুও কিন্তু খুঁজে বের করতে হবে। ১৯৭১-এ নয় মাসব্যাপী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। পাকিস্তানের শোষণ, বঞ্চনা, জেল-জুলুম ও নির্যাতন ভোগ করে এ দেশের মানুষ বুঝতে পারে স্বাধীনতা ছাড়া মুক্তি আসবে না। তারা এর জন্যে যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত হয়। রাজনৈতিক নেতারা সেই সময় জনগণকে সংগঠিত করে। জনগণও বঙ্গবন্ধুর প্রতি আস্থা স্থাপন করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করে। অবশেষে বিজয় অর্জিত হয় {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৭ জুন ২০২২ (ইউটিসি) প্রায় ১০,০০০ বছর আগে মানুষ মাটি খুঁড়ে বিশুদ্ধ ধাতব তামার সন্ধান খুঁজে পেয়েছিল। এই সব তামা সংগ্রহ করে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে নানা ধরনের অস্ত্র, সরঞ্জাম এবং আলংকারিক কাজে ব্যবহৃত হতো। উত্তর ইরাকে তামার তৈরি একটি দোলক পাওয়া গিয়েছে যা প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৮৭০০ বছরের পুরোনো। এটি পৃথিবীর প্রাচীনতম তামার তৈরি উপকরণ। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে রোমান সভ্যতায় সাইপ্রাস দ্বীপের তামার খনি থেকে প্রচুর তামা তৈরি হতো। এর থেকেই তামার নাম হয়েছে ‘সাইপ্রাম’। ‘সাইপ্রাম’ কথার মানে হলো ‘সাইপ্রাসের ধাতু’। পরে বলা হলো ‘কিউপ্রাম’। তাই তামার ইংরাজি কপার শব্দটি ল্যাটিন শব্দ ‘কিউপ্রাম’ থেকে এসেছে। * রোমান দেবী ভেনাসের প্রতীক ছিল তামা, যার কাছে সাইপ্রাস দ্বীপ পবিত্র ছিল। *যখন তামার একটি রূপ (যার নাম তুঁতে) পানিতে দ্রবীভূত হয়, তখন সেই পানি নীল হয়ে যায়। ভূগর্ভে আকরিক আকারে তামা পাওয়া যায়। তামার প্রধান আকরিক উৎপাদনকারী দেশগুলি হল চিলি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, পেরু, রাশিয়া, কানাডা, চীন, পোল্যান্ড, কাজাখস্তান, জাম্বিয়া, জায়ার এবং মেক্সিকো। অনেক জীবের ক্ষেত্রে সামান্য তামার প্রয়োজন হয়। তবে তামার মাত্রা বেশি হলে বিষাক্ত হতে পারে। var tooltip একটি অপসারণ প্রস্তাবনা শুরু করুন"; tooltip অথবা এটিকে অন্যত্র পুনর্নির্দেশ করুন"; tooltip অথবা এই নিবন্ধটি স্থানান্তর করুন"; tooltip অথবা এই টেমপ্লেটটি একীভূত করুন"; tooltip অথবা এই মডিউলটি একীভূত করুন"; tooltip এই বিষয়শ্রেণীটি একীভূত অথবা পুনঃনামকরণ"; সক্ষম করা হলে একটি নামস্থানের ভিত্তিতে পূর্বনির্ধারিত নির্বাচন তৈরি হবে। এই পূর্বনির্ধারিতটি সবচেয়ে বেশি গণ্য হওয়া উচিত।", label AfD (নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা label TfD (টেমপ্লেট অপসারণের প্রস্তাবনা label FfD (ফাইল অপসারণের প্রস্তাবনা label CfD (বিষয়শ্রেণী অপসারণের প্রস্তাবনা label CfD/S (বিষয়শ্রেণী দ্রুত নামান্তর label RfD (পুনর্নির্দেশ অপসারণের প্রস্তাবনা label পাতা তৈরিকারীকে সম্ভব হলে জানান", text AfD সাধারণত মূল নামস্থানে ব্যবহারের উপযুক্ত"; text পুনর্নির্দেশের জন্য RfD ব্যবহার করুন"; বিষয়শ্রেণী পরিবর্তনের জন্য দয়া করে CfD বা CfDS ব্যবহার করুন।"; আপনি কারণে উইকি মার্কআপ ব্যবহার করতে পারেন। টুইংকল স্বংয়ক্রিয়ভাবে আপনার স্বাক্ষর যোগ করবে।", label অপসারণ প্রস্তাবনার বিষয় নির্বাচন করুন label সংস্থা, করপোরেশন, বা পণ্য", label অনির্ণেয় বা শ্রেণিকরণযোগ্য নয় এমন বিষয়", label বিতর্ক এখনো শ্রেনিবিভক্ত করা হয়নি", মূল অবদানকারীকে জানানো হচ্ছে usernameOrTarget n\nএই লগ টুইংকল ব্যবহার করে Xfd সংক্রান্ত মুছে ফেলা পাতা তালিকাভুক্ত করে না।" পাতায় অপসারণ প্রস্তাবনার ট্যাগ যুক্ত করা হচ্ছে" দেখা যাচ্ছে যে এই শিরোনামে কোন পৃষ্ঠার অস্তিত্ব নেই; হয়তোবা এটি মুছে ফেলা হয়েছে" নিবন্ধ অপসারণ প্রস্তাবনার পাতা তৈরি করা হচ্ছে" চলতি বছরের তালিকায় আলোচনা যোগ করা হচ্ছে" অপসারণের মনোনীত করা হয়েছে; দেখুন এর জন্য আলোচনা পাতা তৈরি করা হয়েছে।" অপসারণের জন্য মনোনয়ন করা হয়েছে; দেখুন নিবন্ধে অপসারণ ট্যাগ যুক্ত করা হচ্ছে" মনোনয়ন সম্পন্ন, এখন আলোচনা পাতায় পুনর্নির্দেশ করা হচ্ছে"; অপসারণ প্রস্তাবনার আলোচনা পাতা তৈরি করা হচ্ছে" আজকের তালিকায় আলোচনাটি যুক্ত করা হচ্ছে" এর জন্য অপসারণ প্রস্তাবনা পাতা তৈরি করা হচ্ছে" তালিকায় আলোচনা যুক্ত করা হচ্ছে" মনোনয়ন সম্পন্ন, এখন আলোচনা পাতায় পুনর্নির্দেশ করা হচ্ছে"; {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৮ জুন ২০২২ (ইউটিসি) info বাংলা উইকিঅভিধানে এই ব্যবহারকারীর প্রশাসক অধিকার রয়েছে। info বাংলা উইকিঅভিধানে এই ব্যবহারকারীর ইন্টারফেস প্রশাসক অধিকার রয়েছে। info বাংলা উইকিবইয়ে এই ব্যবহারকারীর ইন্টারফেস প্রশাসক অধিকার রয়েছে। উইকিমিডিয়া আন্দোলনের অংশ হিসেবে যেসব প্রকল্প ও সংস্থায় আমি কাজ করেছি: "অকার্যকর সংযোগ কোড s s এ কোন সংযোগ কনফিগ পাওয়া যায়নি", "অকার্যকর টেমপ্লেটের নাম s s এ কোন টেমপ্লেট কনফিগ পাওয়া যায়নি", মডিউল:উৎস খুঁজুন এর জন্য কনফিগারেশন। ['namespace-error ত্রুটি: দয়া করে নিবন্ধে এই টেমপ্লেটটি ব্যবহার করবেন না।', -- { jstor এ বাংলা লিংক কাজ করে না ifexist:উইকিপিডিয়া:নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা page PAGENAME অনিবন্ধনকৃত ব্যাবহারকারীরা এই প্রস্তাবনা দিতে চাইলে নিবন্ধের TALKPAGENAME আলাপ পাতা কারণ বর্ননা করে করতে পারেন। যদি প্রস্তাবনার ধাপ সম্পূর্ণ করা না হয় ও আলাপ পাতায় কোন কারণ প্রদর্শন না করা হয় তবে এই ট্যাগটি অপসারণ করা হতে পারে । অশ্লীলতা এড়িয়ে চলুন (শব্দ বা ছবি যা সাধারণ উইকিবুকের পাঠকদের কাছে আপত্তিকর বলে বিবেচিত হতে পারে মনে রাখুন যে আমাদের অধিকাংশ পাঠকই শিশু)। আমরা উৎকৃষ্ট গদ্য সম্বলিত একটি গুরুতর শিক্ষামূলক সম্পদ তৈরি করার চেষ্টা করছি। অন্যরা কীভাবে এটি উপলব্ধি করবে তা বিবেচনা করা তাই একটি বিষয়। উইকিশৈশবে অশ্লীলতা কখনই গ্রহণযোগ্য নয়। উইকিবইয়ানদের সাহসী হতে এবং বইয়ের বিষয়বস্তু ও উপাদান পরিবর্তন, যোগ এবং অপসারণ করাতে ও আলোচনা শুরু করার ক্ষেত্রে তাদের সর্বোত্তম সিদ্ধান্ত ব্যবহার করার জন্য উৎসাহিত ও ক্ষমতা দেওয়া হয়। আপনি যদি একটি বই বা মডিউলে তথ্য, বানান, ব্যাকরণ বা বিন্যাসগত ত্রুটি দেখতে পান, দয়া করে এটি ঠিক করুন! আপনি যদি একটি বই বা মডিউল উন্নত করার কোন উপায় দেখতে পান, তাহলে তাই করুন! উন্নত করতে কারও অনুমতির প্রয়োজন নেই। কিন্তু দয়া করে বেপরোয়া হবেন না উইকিবই হল এমন একটি জায়গা যেখানে যে কেউ সম্পাদনা করতে পারে, এবং আপনি যদি মনে করেন যে আপনি এই প্রকল্পে সাহায্য করতে পারেন, তাহলে চেষ্টা করার জন্য আপনাকে স্বাগত জানাই, কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে বেপরোয়াও হবেন না। আপনি যদি কোন বড়সড় পরিবর্তন করতে চান তাহলে কখনও কখনও সে বিষয়ে অন্যদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করা এবং আগে থেকেই সম্প্রদায়ের ঐক্যমত্যে পৌঁছানো ভাল। কেননা সর্বোত্তম উদ্দেশ্যেরও অনাকাঙ্ক্ষিত নেতিবাচক পরিণতি হতে পারে। যে পরিবর্তনগুলি করা দরকার তা করার ক্ষেত্রে সাহসী হন। শুধু একাজে নয়, নিজের ভুলগুলি স্বীকার করতে এবং তা শুধরে নেওয়ার করার ক্ষেত্রেও সাহসী হোন। উইকিবইয়ানদের সাহসী হওয়ার আবশ্যিক দরকার নেই, তবে সাহসী হতে উৎসাহিত করা হয়, এবং তাদের আশ্বস্ত করা উচিত যে ভাল বিবেচনা ও সিদ্বান্ত দিয়ে করা সাহসী পদক্ষেপগুলি সম্ভবত অযথা সমালোচনার মুখোমুখি হবে না। অন্যান্য উইকিবইয়ানদের উচিত সরল বিশ্বাস ধরে রাখা এবং সাহসী কর্মকে বেপরোয়া বলা এড়িয়ে চলা, বরং এর পরিবর্তে শান্তভাবে কাউকে কোনো ভুল ধরিয়ে দেওয়া উচিত। আমাদের আচরণিক নীতি খুবই সহজ মার্জিত হোন । উইকিবই প্রকল্পটি বেশকিছু অবদানকারীদের একটি সম্প্রদায় নিয়ে গঠিত, যে সম্প্রদায়ের সকলের উদ্দেশ্য হলো প্রকল্পের উন্নতি। কখনো কখনো আমরা কীভাবে এই উন্নতি সর্বোত্তমভাবে অর্জন করতে পারি তা নিয়ে দ্বিমত হতে পারে, কিন্তু মনে রাখতে হবে আমাদের লক্ষ্য কিন্তু একই। আমাদের উচিত হবে উইকিবইয়ের লক্ষ্য অর্জনের জন্য একসাথে কাজ করা। আপনি সম্ভাব্য যতপ্রকার অমার্জিত কাজগুলো করতে পারেন আমরা চাইলে তার একটি তালিকা করতে পারি এবং সেগুলি না করার জন্য সুস্পষ্ট নিয়মও রয়েছে, কিন্তু এটির আসলেই কোন প্রয়োজন নেই কারণ আমরা সবাই অন্তত এতটুকু জানি যে মার্জিত হওয়া মানে কী এবং বুঝতে পারি যে কখন আমাদের কাজগুলো অমার্জিত হচ্ছে। তাই আচরণ নিয়ে আমাদের একটি সহজসরল নিয়ম হলো মার্জিত হোন । আপনি যদি মার্জিত না হন, তাহলে কিছু উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। এটা হতে পারে কেবল মার্জিত হওয়ার জন্য একটি অনুরোধ কিংবা বিষয়টি ক্ষেত্রবিশেষে সম্প্রদায়ের সকল সদস্যের নজরে আনতে পড়ার ঘরে মন্তব্যের অনুরোধ করা পর্যন্ত যেতে পারে। এরপরও আপনি যদি সত্যিকার অর্থে মার্জিত হতে অস্বীকার করেন, তাহলে একজন প্রশাসক আপনার অ্যাকাউন্টকে অল্প বা দীর্ঘ সময়ের জন্য ব্লক করতে পারে (কাজটি অবশ্যই অন্যান্য প্রশাসকদের দ্বারা পর্যালোচনার সাপেক্ষে)। কিন্তু সত্যি বলতে আমাদের কারুরই এতদূর যাওয়া উচিত নয়। প্রত্যাশা থাকবে শুধু আপনার সহযোগী সম্পাদকদের সম্মান করুন এবং মার্জিত থাকুন! এই বইটির উদ্দেশ্য হল আপনার উইকিবইয়ের যাত্রায় আপনাকে পথ দেখাতে সাহায্য করা। একজন পাঠক হওয়া থেকে শুরু করে লেখক হওয়া পর্যন্ত এবং এর বাইরেও, বইটি প্রতিটি অধ্যায়ে আপনার ভ্রমণের সর্বাধিক ব্যবহার করার জন্য আপনার কী জানা উচিত তা অন্বেষণ করে। উইকিবইয়ের সকল বইয়ের মতো এই বইটিও আপনার মতই সাধারণ ব্যবহারকারীদের দ্বারা লেখা হয়েছে। যে কোন ব্যক্তি যিনি উইকিবই পরিদর্শন করেন তিনি যে কোন সময় যে কোন পৃষ্ঠা সম্পাদনা করতে পারেন। ব্যবহারকারীদের মধ্যে কেউ কেউ উইকিবইয়ে অভিজ্ঞ। কেউ কেউ কেবল পথচারী, তারা পড়ার সাথে সাথে ছোট ব্যাকরণ বা বানান ত্রুটিগুলো ঠিক করে। আপনি এই বইটি লিখতে সাহায্য করতে পারেন, এবং আপনি কতটা সাহায্য করতে চান এবং কোন উপায়ে তা চয়ন করতে পারেন। কীভাবে এই বইটি গঠিত হয়েছে এই বইটি ধারাবাহিকভাবে সাজানো হয়েছে। উইকিবুকিয়ানরা যখন উইকিবইয়ে যায় তখন তারা বিভিন্ন ভূমিকা পালন করে থাকে। আমাদের দর্শকদের বেশিরভাগই পাঠক, যারা বিনামূল্যে শিখতে চান। কিছু উইকিবুকিয়ান সমস্যা সমাধানে সহায়তা করেন, যেমন বানান, ব্যাকরণ বা বিন্যাস ত্রুটি। আমরা এই দ্বিতীয় গ্রুপকে "সম্পাদক" বলে অভিহিত করি। অন্যান্য উইকিবুকিয়ানরা আসলে নতুন বই তৈরি করে এবং নতুন বিষয়বস্তু তৈরি করে, এদেরকে বলা হয় "লেখক"। অন্যান্য উইকিবুকিয়ানরা ওয়েবসাইটের উপর নজর রাখে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং সাংগঠনিক কাজগুলি সম্পাদন করে এবং এমন দায়িত্ব গ্রহণ করে যা অন্য ব্যবহারকারীরা করে না। এই শেষ দলটি উইকিবইয়ের "প্রশাসক" নামে পরিচিত। যারা উইকিবইয়ে আসে তারা সবসময় শুধু একটি বিষয়শ্রেণীতে পড়ে না, বরং উপরের কিছু বা সবগুলো গ্রুপের সংমিশ্রণ হতে পারে। কিছু লোক এমন কাজগুলি সম্পাদন করে যা উপরে তালিকাভুক্ত সমস্ত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। উইকিবইয়ের বেশিরভাগ কাজই উপরের তালিকাভুক্ত চারটির অনুরূপ হতে পারে, তাই এই বইটি উপাদানটিকে এই চারটি গ্রুপে ভাগ করবে। শুধু মনে রাখবেন যে যদিও এই বইটি আমাদের ব্যবহারকারীদের চারটি প্রাথমিক ভূমিকাতে বিভক্ত করে, তবুও এটি কেবল একটি সরলীকরণ এবং বাস্তবতা নয়। উইকিবইয়ে আপনার যে কোন সহায়ক কাজ সম্পাদন নির্দ্বিধায় করা উচিত এবং এখান থেকেও চয়ন করার মতো অনেক কিছু রয়েছে। প্রথম বিভাগটি উইকিবইয়ের একটি ভূমিকা প্রদান করে, এই প্রকল্পটি কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে তার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে। দ্বিতীয় বিভাগটি বিভিন্ন শ্রোতাদের জন্য দ্রুত-শুরুর নির্দেশিকার জন্য নিবেদিত। এই বইটি একটি খুব সহজ সাংগঠনিক বিন্যাস ব্যবহার করে যা অন্যান্য বইগুলি বিনামূল্যে অনুলিপি করতে পারে। তবে এই বইয়ের লেখকরা যে সিদ্ধান্তগুলি নিয়েছেন তা জিনিসগুলি করার একমাত্র উপায় বা এমনকি সর্বোত্তম উপায় নয়। আপনার নিজের বই তৈরি করার সময় বিদ্যমান উদাহরণগুলি অনুসরণ করা ভাল, তবে মনে রাখবেন যে জিনিসগুলি করার জন্য কোনও একক "সঠিক উপায়" নেই এবং বিভিন্ন বইয়ের খুব আলাদা চাহিদা থাকতে পারে। এই বইটি বিশেষভাবে মুদ্রণযোগ্য হওয়ার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে, তাই এটি একটি নির্দিষ্ট মানদণ্ডে উত্তীর্ণ যা উইকিবইয়ের অন্যান্য বইগুলিতে অনুসরণ করার প্রয়োজন হয় না। যদিও এই বইটি মুদ্রণযোগ্য হওয়ার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে, তবে উইকিবইয়ের অন্যান্য বইগুলি সেই সীমাবদ্ধতা দ্বারা সীমাবদ্ধ নয় এবং তাদের শিক্ষাগত সুবিধাগুলি উন্নত করার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারে। একটি ভাল উদাহরণ হওয়ার পাশাপাশি, এই বইটি পাঠকদের জন্য একটি ভাল সংস্থান হতে চায় যারা উইকিবইয়ে নতুন বা কেবল এটি সম্পর্কে কৌতূহলী। আপনার যদি এই বইটি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া থাকে, বা পরিবর্তন এবং উন্নতি করতে চান তবে মনে রাখবেন যে এটি একটি উইকি এবং যে কেউ যে কোনও সময় এটি সম্পাদনা করতে পারে। এটি একটি অবিশ্বাস্য ধারণা বলে মনে হতে পারে, তবে নিম্নলিখিত অধ্যায়গুলি জুড়ে আমরা সম্পাদনা প্রক্রিয়াটি কীভাবে কাজ করে এবং জড়িত হওয়া কতটা সহজ তা নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি। উইকিবই হলো একটি সহযোগিতামূলক বই লেখার ওয়েবসাইট, যেখানে সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীরা একসাথে কাজ করে অনেক বিষয়ের উপর পাঠ্যপুস্তক এবং অন্যান্য ধরণের শিক্ষামূলক বই লেখার জন্য কাজ করে। এটি একটি উইকিমিডিয়া প্রকল্প, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন পরিচালনা করে। আপনি এই পাতা সহ সম্পূর্ণ উইকিবই সম্পাদনা করতে পারেন। এটাই উইকিবইয়ের মূল নীতি: যে কেউ এটি সম্পাদনা করতে পারে। উইকিবই প্রকল্প ২০০৩ সালে শুরু হয়েছিল এবং এটি বিশ্বের বৃহত্তম ফ্রি ই-বুক ওয়েবসাইটগুলির মধ্যে একটি তে পরিণত হয়েছে। উইকিবই সম্পর্কে আরও তথ্য রয়েছে তথ্য উইকিবই:স্বাগতম পাতায়। প্রকল্পের প্রাথমিক ইতিহাসে অনেক উচ্চ এবং নিম্ন পয়েন্ট ছিল। উইকিবইয়ে বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রচুর পরিমাণে বই রয়েছে, এবং স্বেচ্ছাসেবীদের একটি প্রাণবন্ত সম্প্রদায় রয়েছে যারা সেগুলি লেখেন এবং হালনাগাদ করা বজায় রাখেন। উইকিবই একটি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাসেবী অনলাইন সহযোগী সম্প্রদায়। উইকিবইয়ের অনেক সদস্যই বেনামী, কারণ তারা নিজেদের সম্পর্কে অনেক তথ্য সরবরাহ করেনি। উইকিবইয়ে কোন সরকার বা কোন কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সংস্থা নেই। পরিবর্তে, সমস্ত সিদ্ধান্ত "আলোচনা, আপোস এবং ঐকমত্যের" মাধ্যমে সম্প্রদায় দ্বারা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সমস্ত পরিবর্তন আমাদের কঠোর পরিশ্রমী স্বেচ্ছাসেবকদের দ্বারা বাস্তবায়িত হয়। আসুন আমরা পুনরায় বলি: যে কেউ যে কোনও সময়ে প্রায় যে কোনও পৃষ্ঠা সম্পাদনা করতে পারে, প্রায়শই বেনামে, এবং সবকিছু মসৃণভাবে চালানোর জন্য কোনও কেন্দ্রীয় গভর্নিং বডি নেই। প্রকল্পটি কীভাবে কাজ করে? কীভাবে আমরা জিনিসগুলি মসৃণভাবে চলতে রাখতে পারি, অনেক কম অগ্রগতি করতে পারি? উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন একটি অলাভজনক ফাউন্ডেশন যা উইকিবই, উইকিপিডিয়া এবং অন্যান্য বিভিন্ন প্রকল্পের কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করে থাকে। এর মধ্যে কয়েকটি প্রকল্প হল: "উইকি" শব্দটি হাওয়াইয়ান শব্দ "উইকিউইকি" থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ "দ্রুত"। একটি উইকি এমন একটি প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীদের দ্রুত সামগ্রী তৈরি করতে দেয়। একটি উইকির প্রায় প্রতিটি পৃষ্ঠায়, একটি সম্পাদনা বোতাম থাকবে। সম্পাদনা বোতামে ক্লিক করার ফলে বিশ্বের যে কোনও জায়গায় যে কোনও ব্যবহারকারী পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু পরিবর্তন করতে এবং নতুন সামগ্রী যুক্ত করতে পারে। কিছু উইকি ওয়েবসাইট কে পৃষ্ঠাগুলি সম্পাদনা করতে পারে তা সীমাবদ্ধ করে, কিন্তু উইকিবই তা করে না। উইকিবইয়ের পৃষ্ঠাগুলি "উইকিটেক্সট" নামে একটি বিশেষ বিন্যাসে লেখা হয়। উইকিটেক্সট অনেক ক্ষেত্রে এইচটিএমএল এর অনুরূপ, এবং উইকিটেক্সট, এইচটিএমএল এবং সিএসস এর সংমিশ্রণ ব্যবহার করে বেশ কিছু পৃষ্ঠা লেখা হয়। উইকিটেক্সটের সুবিধা হল এটি খুব সহজ এবং দ্রুত লেখা যায়। বড় পরিমাণের বিন্যাস খুব অল্প পরিমাণে প্রচেষ্টার মাধ্যমে সম্পন্ন করা যেতে পারে। এছাড়াও, উইকিটেক্সট উইকিবইয়ে বৈশিষ্ট্য, যেমন পাতা বিষয়শ্রেণীর শিরোনাম এবং অন্যান্য বিন্যাস, প্রমিত রাখতে সহায়তা করে। উইকিবইয়ের সম্পাদক অংশে এটা ব্যাখা করা হবে। উইকিবইয়ে নতুন উপকরণ অন্তর্ভুক্তির জন্য নির্দিষ্ট মানদণ্ড রয়েছে। উইকিবই নামটি এই অর্থে কিছুটা ভুল নাম যে এই প্রকল্পটি সমস্ত বই হোস্ট করার অনুমতি দেয় না। বিপরীতে, শুধুমাত্র নির্দেশমূলক নন-ফিকশন বইয়ের ছোট উপসেটটি এখানে হোস্ট করার অনুমতি দেওয়া হয়। ঐতিহ্যগতভাবে ব্যবহৃত শব্দটি ছিল "পাঠ্যপুস্তক যদিও সংজ্ঞাটি ঝাপসা হয়ে যাওয়ার ফলে বর্তমান অবস্থানটি দেখা দেয় যে উইকিবই "পাঠ্যপুস্তক, ম্যানুয়াল এবং অন্যান্য নির্দেশনামূলক পাঠ্য" অনুমোদন করে। একটি নির্দিষ্ট বই উইকিবইয়ে রয়েছে কি না তার চূড়ান্ত ব্যাখ্যাটি সম্প্রদায়ের উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। উইকিবইয়ে কেবল হোস্টিং উপাদান নয়, উপাদান তৈরির উপরও একটি প্রিমিয়ামও রাখে। যদিও আমরা লেখকদের দ্বারা দান করা উপকরণগুলিকে অনুমতি দিই, আমরা সর্বদা জোর দিয়ে বলি যে উপাদানটি অবশ্যই সম্পাদনাযোগ্য হতে হবে। এছাড়াও ঐতিহাসিক কাজগুলি' যা আর কপিরাইটের অধীনে নেই তা উইকিবইয়ে প্রকাশ করা উচিত নয়, তবে এর পরিবর্তে উইকিসংকলনে এ যাওয়া উচিত। দ্বিতীয় অংশ — উইকিবইয়ের সম্পাদক তৃতীয় অংশ — দ্রুত শুরু করার নির্দেশিকা চতুর্থ অংশ — উইকিবইয়ের লেখক ষষ্ঠ অংশ — উইকিবইয়ের প্রশাসক উইকিবইয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা এবং ধারাবাহিকভাবে সেই অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করার জন্য বেশ কয়েকটি সুবিধা রয়েছে। আমরা নীচে কিছু সুবিধা উল্লেখ করব: ;নামহীনতা: আপনি যখন কোনও অ্যাকাউন্টের জন্য নিবন্ধন করেন তখন আপনি আসলে আরও বেনামী । এর কারণ হল যখন আপনি বেনামে সম্পাদনা করেন, তখন আপনার আইপি ঠিকানা (যা আপনার অবস্থান সনাক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে) পোস্ট করা হয়। যখন আপনার একটি ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট থাকে, তখন আপনার আইপি ঠিকানা লুকানো থাকে। লক্ষ্য করুন যে যদি কোনও সমস্যা থাকে তবে বিশেষভাবে নির্বাচিত ব্যবহারকারী যারা ব্যবহারকারী পরীক্ষক নামে পরিচিত তারা আইপি রেকর্ডগুলিতে অ্যাক্সেস করতে পারেন। যাইহোক, ব্যবহারকারী পরীক্ষক শুধুমাত্র নির্দিষ্ট প্রয়োজনের জন্য ব্যবহারযোগ্য। আমরা ব্যবহারকারী পরীক্ষণ এবং আইপি লগগুলির ব্যাপারে উইকিবইয়ের প্রশাসক বিভাগে আরও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। ;ব্যবহারকারী আলাপ পাতা: একটি ব্যবহারকারী পাতা ছাড়াও যেখানে আপনি নিজের সম্পর্কে লিখতে পারেন, আপনার কাছে একটি ব্যবহারকারী আলাপ পাতাও রয়েছে যেখানে অন্যান্য লোকেরা আপনাকে বার্তা লিখতে পারে। যখন কেউ আপনাকে একটি বার্তা লিখবে, তখন আপনার পাতার শীর্ষে একটি বিজ্ঞপ্তি দেখা যাবে। এটি মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখার একটি দুর্দান্ত উপায়, বিশেষত যখন টাইমজোনের পার্থক্য সরাসরি যোগাযোগকে কঠিন করে তোলে। ;নজরতালিকা: আপনি একটি ব্যক্তিগত নজরতালিকা পাবেন যা অন্য লোকেরা সেই তালিকার পাতাগুলোতে যে পরিবর্তনগুলি করে তা দেখাবে। এইভাবে আপনি আপনার আগ্রহের পাতাগুলো নিরীক্ষণ করতে পারেন, যেমন আপনি যে পাতাগুলোতে লেখক ও আলোচনা পাতাগুলোতে আপনি অংশগ্রহণ করেন। নজরতালিকাটি আপনাকে আপনার পছন্দসই পাতাগুলো অনুসরণ এবং তাদের বিকাশে সক্রিয় ভূমিকা পালন করার একটি সুযোগ প্রদান করবে। ;ভোট দান ও আলোচনা: আইপি ব্যবহারকারীরা সম্প্রদায়ের আলোচনায় অংশ নিতে পারে, তবে তাদের বক্তব্য সাধারণত কম গুরুত্ব বহন করে এবং কিছু ক্ষেত্রে তাদের সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করা হয়। এর কারণ হল একটি আইপি ঠিকানা থেকে সম্পাদনা করা লোকদের এখানে একটি স্বার্থান্বেষী স্বার্থ আছে বলে মনে করা হয় না, এবং কারণ বেশিরভাগ আইপি ঠিকানা ও পৃথক ব্যক্তিদের মধ্যে এক-থেকে-অনেক সম্পর্ক রয়েছে। একজন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী হিসাবে আপনার সম্প্রদায়ের আলোচনায় অংশ নেওয়ার এবং সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করার পূর্ণ অধিকার থাকবে, এমনকি এখানে আপনার প্রথম দিন থেকেও। এটি একটি দীর্ঘ তালিকা, কিন্তু এটি সম্পূর্ণ নয়। উইকিবইয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করা উচিত এমন অনেকগুলি কারণ রয়েছে। আপনি যদি এখানে অনেক সময় ব্যয় করার পরিকল্পনা করেন তবে আপনার জন্য সাইন আপ করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। প্রক্রিয়াটি বিনামূল্যে, দ্রুত এবং সহজ। আপনার কোনও ব্যক্তিগত তথ্য সরবরাহ করার প্রয়োজন নেই, তাই আপনি যদি চয়ন করেন তবে আপনি সর্বদা বেনামী থাকতে পারেন। আমরা জানি যে এটি আরও একটি ইন্টারনেট সাইনআপ, এবং আমরা জানি যে আপনি সম্ভবত এক মিলিয়নের মধ্য দিয়ে গেছেন, তবে আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে এই সাইনআপ প্রক্রিয়াটি দ্রুত এবং ব্যথাহীন হবে। একটি ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট তৈরি করা দ্রুত এবং সহজ, প্রায়শই সম্পূর্ণ করতে কয়েক মিনিটেরও কম সময় লাগে। এই প্রক্রিয়াটি শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই প্রথমে একটি উপযুক্ত ব্যবহারকারীর নাম চয়ন করতে হবে। একবার আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট সেট আপ করার পরে, আপনার সমস্ত সম্পাদনা এই নামের অধীনে সঞ্চালিত হবে, তাই আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন এমন একটি নাম চয়ন করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ব্যবহারকারী নামের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে এটি নিবন্ধন করতে পারেন। লগইন স্ক্রিনটি আনতে স্ক্রিনের উপরের ডানদিকে "প্রবেশ করুন/ অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন" লিংকে ক্লিক করুন। এখান থেকে লগইন বক্সের উপরের নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন লিংকে ক্লিক করুন। রেজিস্ট্রেশন পাতার ফর্মটিতে সমস্ত বাধ্যতামূলক বাক্সগুলি পূরণ করা হয়েছে তা নিশ্চিত করুন এবং প্রক্রিয়াটি শেষ করতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন বোতামে ক্লিক করুন। নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড চয়ন করেছেন যা অনুমান করা সহজ নয় যাতে আপনার অ্যাকাউন্টটি নিরাপদ থাকে (নীচে দেখুন)। একবার আপনি নিবন্ধন শেষ করার পরে আপনি আপনার ব্যবহারকারীর নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে পারেন। আপনার কাছে এখন আপনার নিজের ব্যক্তিগত নজরতালিকা এবং পছন্দগুলিতে প্রবেশাধিকার রয়েছে, যা উপরের ডান দিকের কোণে লিংক আকারে পাওয়া যাবে। প্রতিদিন অসংখ্য নতুন ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়, তাই সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনি যে ব্যবহারকারীর নাম চান তা ইতিমধ্যে অন্য কেউ গ্রহণ করে নিয়েছে। আপনি যে ব্যবহারকারীর নাম চান তার জন্য উপলব্ধ হতে পারে এমন কিছু উপায় রয়েছে বাংলা উইকিবইয়ের বর্তমান সেটিংস অনুযায়ী প্রশাসক ব্যতীত অন্য কেও কোন ছবি বা মিডিয়া ফাইল আপলোড করতে পারেন না। এমন একটি ব্যবহারকারীর নাম নির্বাচন করা জরুরি যা সম্পাদনার পরিবেশের জন্য উপযুক্ত এবং আপনার চারপাশের লোকেদের কাছে অপমানজনক বা বিভ্রান্তিকর নয়। বিশেষ করে এই বিষয়ে কোন নীতি নেই, কিন্তু একটি নির্দেশিকা হিসাবে উইকিবই:মার্জিত হউন প্রাসঙ্গিক। আমরা নিম্নোক্ত বিষয়গুলো এড়ানোর পরামর্শ দিই: ব্যবহারকারীর নাম যা অন্য উইকিবই ব্যবহারকারীর নামের অনুরূপ এবং বিভ্রান্তির কারণ হতে পারে। ব্যবহারকারীর নাম যা বিভ্রান্তিকরভাবে উইকিবইয়ের প্রক্রিয়া, নামস্থান, বা টুলবার আইটেমকে নির্দেশ করে। ব্যবহারকারীর নাম যা ব্যবহারকারীকে বোঝায় তা উইকিপিডিয়ায় বা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একজন প্রশাসক বা সরকারী ব্যক্তিত্ব। ব্যবহারকারীর নাম যা একজন সুপরিচিত বিখ্যাত জীবিত বা সম্প্রতি মৃত ব্যক্তির নামের সাথে মেলে, যদি না আপনি যাচাইযোগ্যভাবে সেই ব্যক্তি হন, এই ক্ষেত্রে দয়া করে আপনার ব্যবহারকারী পাতায় এটি নোট রাখুন। ব্যবহারকারী নাম যা পূর্বে স্থায়ী ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা বা নিষিদ্ধ ব্যবহারকারীদের দ্বারা ব্যবহৃত নামের অনুরূপ। ব্যবহারকারীর নাম যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীদের উপর আক্রমণ করা বোঝায়। ব্যবহারকারীর নাম যা ব্যক্তির ব্যক্তিগত তথ্য ধারণ করে, যেমন একটি টেলিফোন নম্বর বা রাস্তার ঠিকানা। ব্যবহারকারী নাম যা হ্যাকিং, ট্রোলিং, ভাঙচুর, আইনি হুমকি, বা কম্পিউটার ম্যালওয়্যার (ভাইরাস, স্পাইওয়্যার ইত্যাদি এর দিকে ইঙ্গিত করে। ব্যবহারকারী নাম যার মধ্যে অশ্লীলতা-এর রেফারেন্স অন্তর্ভুক্ত। ব্যবহারকারীর নাম যা কোনও সংস্থা বা গোষ্ঠীর নামের সাথে মেলে, যদি ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্টটি প্রচারমূলক সরঞ্জাম হিসাবে ব্যবহার করে। ব্যবহারকারী নাম যা একটি বিতর্কিত বা সম্ভাব্য আপত্তিকর দৃষ্টিকোণ প্রচার করে। ব্যবহারকারী নাম যা মানহানিকর বা অন্যান্য ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর জন্য অপমানজনক। ব্যবহারকারী নাম যা একজন ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব বা ধর্মের নামকে অরুচিকর, অসম্মানজনক বা উত্তেজক উপায়ে আহ্বান করে, বা অন্য ধর্মের উপর একটি ধর্মের প্রচার করে। ব্যবহারকারী নাম যা বাস্তব-বিশ্বের সহিংস ক্রিয়াকলাপগুলিকে নির্দেশ করে। ব্যবহারকারী নাম যা বর্ণবাদ, যৌনতাবাদ, ঘৃণামূলক বক্তৃতা ইত্যাদির ইঙ্গিতগুলি উল্লেখ করে বা অন্তর্ভুক্ত করে ব্যবহারকারী নাম যা একটি চিকিৎসা শর্ত বা অক্ষমতাকে একটি অবজ্ঞামূলক উপায়ে উল্লেখ করে। ব্যবহারকারী নাম যা চিহ্ন ধারণ করে প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে এগুলি অনুমোদিত নয়। আপনার অ্যাকাউন্টের অখণ্ডতা এবং নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য, আপনার একটি ভালো, শক্তিশালী পাসওয়ার্ড চয়ন করা উচিত। দুর্বল সহজেই অনুমানযোগ্য পাসওয়ার্ডগুলির মধ্যে রয়েছে নিজের নাম, আপনার ব্যবহারকারী নাম বা এই থিমগুলিতে সাধারণ বৈচিত্রের উপর ভিত্তি করে পাওয়া শব্দ, সেইসাথে জন্ম তারিখ এবং পোষা প্রাণীর নামগুলির মতো তথ্যও এর অন্তর্ভুক্ত। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সাধারণত অনুমেয় পদগুলি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকে এবং এটি সাধারণত অক্ষর, সংখ্যা এবং চিহ্নগুলির একটি র্যান্ডম ক্রম দ্বারা গঠিত হয়। অস্বাভাবিক/উদ্ভট বাক্যাংশগুলিও গ্রহণযোগ্য হতে পারে। একটি পাসওয়ার্ডের দৈর্ঘ্য এটি অনুমান করতে যে সময় লাগে তা ধীর করে দিতে পারে। নোট এই বিশেষ স্ট্রিংগুলি আর শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নয়, কারণ এগুলো ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। তদুপরি, ডোমিনো প্রভাব এড়াতে বেশ কয়েকটি সাইটে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত নয়। তাদের সহজেই মনে রাখার জন্য, তাদের ইউআরএল এর একটি অংশ একটি ফিক্স প্যাটার্নে সংহত করা যেতে পারে। নতুন তৈরি করা ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্টগুলির উপর কয়েকটি সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এটা করা হয় কারণ ধ্বংসাত্মক সম্পাদনাকারী ও অন্যান্য অপ্রীতিকর উপাদানগুলি এখানে উইকিবইয়ে স্প্যাম এবং ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা করার জন্য অস্থায়ী ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট তৈরি করে। এই সীমাবদ্ধ সময়কালটি আপনি আপনার ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় থেকে ৪ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়। একবার এই ৪ দিন অতিবাহিত হয়ে গেলে, আপনার অ্যাকাউন্টকে স্বয়ংনিশ্চিতকৃত বলা হয়। নিচে স্বয়ংনিশ্চিতকৃত হওয়ার পূর্বে কোন ধরণের সীমাবদ্ধতার মুখোমুখি হতে হয় তা উল্লেখ রয়েছে: প্রতিটি ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্টে দুটি বিশেষ পাতা থাকে, একটি ব্যবহারকারী পাতা এবং একটি ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা । এই দুটি পাতা একান্তই "আপনার"। আপনি এই পাতায় কী করবেন আপনার তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এখানে কিছু সাধারণ ব্যবহার উল্লেখ করা রয়েছে: উপরে উল্লিখিত দুটি পাতা ছাড়াও, আপনি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত পাতাগুলোর একটি সংখ্যা থাকতে পারে। এই পাতাগুলো একসাথে আপনার "ব্যবহারকারী নামস্থান" হিসাবে পরিচিত। এই পাতায় আপনার সুবিধার জন্য লিংকগুলোর একটি তালিকা তৈরি করুন, বা অন্যদের দ্রুত কাছাকাছি যেতে সাহায্য করুন। আপনি, আপনার আগ্রহ, আপনার অভিজ্ঞতা, আপনার পটভূমি সম্পর্কে একটি পাতা তৈরি করুন। আপনি যে বই এবং প্রকল্পগুলিতে কাজ করছেন, আপনার লক্ষ্যগুলি কী এবং আপনি কী মনে করেন তা স্থির করা দরকার সে সম্পর্কে কিছুটা লিখুন। বই লেখার ক্ষেত্রে, আপনি যত বেশি পরিকল্পনা লিখবেন, অন্যান্য ব্যবহারকারীদের যোগদান করা তত সহজ হবে। এগুলো মাত্র কয়েকটি আইডিয়া। কিছু লোক তাদের ব্যবহারকারী নামস্থানে কোন পাতা তৈরি করে না, কিছু ব্যবহারকারীর সেখানে শত শত পাতা রয়েছে। আপনি যতটা চান তত বেশি বা কম ব্যবহার করতে নির্দ্বিধা অনুভব করুন। প্রশাসকরা যে কোনও কারণে যে কোনও সময় তাদের নিজস্ব ব্যবহারকারী নামস্থানের পাতাগুলি অপসারণ করতে পারে। আপনার অবদান গুরুত্বপূর্ণ, এবং এরজন্য আপনার গর্বিত হওয়া উচিত বিশেষ:অবদান এ যান এবং আপনার সম্পাদনাগুলির একটি তালিকা দেখতে আপনার ব্যবহারকারী নাম টাইপ করুন। এছাড়া আপনার স্ক্রিনের উপরের বাম কোণে আমার অবদান নামে একটি বোতাম দেখতে পাবেন। এটিতে ক্লিক করলে, আপনাকে সরাসরি আপনার সম্পাদনার ইতিহাসে নিয়ে যাবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৯ জুন ২০২২ (ইউটিসি) উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) প্রাচীনকাল থেকেই বাংলাদেশের বর্তমান ভূখণ্ডে উন্নত সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। তার কিছু কিছু ধ্বংসাবশেষ এখনও বিভিন্ন অঞ্চলে রয়ে গেছে। এগুলোর মধ্যে বগুড়ার মহাস্থানগড়, কুমিল্লার ময়নামতি, নওগাঁর পাহাড়পুরে গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে। তাছাড়া নারায়ণগঞ্জের অদূরে সোনারগাঁও এবং ঢাকার লালবাগের কেল্লা, বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদ এদেশে সুলতানী ও মোগল শাসনামলের বহু মূল্যবান নিদর্শন বহন করছে। আমরা এখন এসব ঐতিহাসিক নিদর্শনসমৃদ্ধ স্থানের কয়েকটি সম্পর্কে জানব। মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ। বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে মহাস্থানগড়ের অবস্থান। সমস্ত এলাকাটি একটি সুরক্ষিত দেয়াল দিয়ে ঘেরা। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও বড় নগর ‘পুণ্ড্রনগর’ এর ধ্বংসাবশেষ। এখানে ব্রাহ্মী রীতিতে লেখা একটি খণ্ডিত শিলালিপি পাওয়া গেছে। এর নাম মহাস্থান ব্রাহ্মী লিপি। এ শিলালিপিতে ‘পুণ্ডনগল’ এর উল্লেখ রয়েছে। এ থেকে ধারণা হয়, নগরটি সম্ভবত মৌর্যবংশীয় শাসকেরা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বাংলার যে কোনো অঞ্চলের মধ্যে প্রথম নগরায়নের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ এটি। নগর দেয়ালের ভেতরে দক্ষিণ পূর্ব কোণের সবচেয়ে উঁচু স্থানে রয়েছে বিখ্যাত আউলিয়া সুলতান মাহীসওয়ারের মাজার ও মোগল আমলের একটি মসজিদ। দেয়াল বেষ্টিত এলাকার বাইরে বিশাল এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিভিন্ন মঠ। এগুলোর মধ্যে বৈরাগীর ভিটা, গোবিন্দ ভিটা মন্দির, খোদার পাথর ভিটা, মানকালীর কুন্ডধাপ, পরশুরামের প্রাসাদ ও জিয়ত কুন্ড উল্লেখযোগ্য। এগুলো প্রাচীন প্রাদেশিক রাজধানীর শহরতলির সাক্ষ্য বহন করে। চীনা পর্যটক হিউয়েন সাং সপ্তম শতাব্দীতে এখানকার বসুবিহার দেখতে আসেন। মহাস্থানগড়ের যাদুঘরে প্রাচীনকালের বিভিন্ন নিদর্শনাদি বিশেষ করে পোড়ামাটির দ্রব্যাদি, স্বর্ণের অলংকার ও স্বর্ণের মুদ্রা সংরক্ষিত রয়েছে । মহাস্থানগড়ের সমাজ ও সভ্যতার উত্থান, সমৃদ্ধি ও পতনকাল হচ্ছে খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী থেকে ১৫শ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত। সাম্প্রতিক খনন কাজের ফলে এখানে ১৮টি নির্মাণ স্তর উন্মোচিত হয়েছে। এছাড়া আবিষ্কৃত হয়েছে নানা ধরনের মূল্যবান নিদর্শনাদি। এগুলো থেকে বিভিন্ন যুগের সাংস্কৃতিক ধারা বোঝা যায়। প্রাচীন বাংলার বৌদ্ধ সভ্যতার অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হল কুমিল্লার ময়নামতি। কুমিল্লা জেলা শহরের প্রায় আট কিলোমিটার পশ্চিমে ময়নামতি অবস্থিত। সেখানে উত্তর দক্ষিণে প্রায় সতের কিলোমিটার ব্যাপী ময়নামতি লালমাই পাহাড়ি অঞ্চল অবস্থিত। এই ব্যাপক অঞ্চলে খনন কাজের জন্য পঞ্চাশটিরও বেশি স্থান চিহ্নিত হয়েছে। তার মধ্যে নয়টি স্থানে সীমিত পরিসরে খনন কাজ হয়েছে। এগুলোর মধ্য শালবন বিহার আনন্দ বিহার, কুটিল মুরা, চারপত্র মুরা, ভোজ বিহার, ময়নামতি প্রাসাদ টিলা, রূপবান মুরা, ইটাখোলা মুরা, ময়নামতি টিলা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। ময়নামতিতে খনন কাজ চালিয়ে বেশ কিছু তাম্রশাসন ও মূর্তি পাওয়া গেছে। এছাড়া অনেক স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা পোড়া ও মাটির সিল, মূর্তি ইত্যাদি এখানকার যাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। এসব সামগ্রী থেকে আট থেকে বার শতক পর্যন্ত সময়কালে দক্ষিণ পূর্ব বাংলার তৎকালীন সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও ধর্মীয় অবস্থা সম্বন্ধে জানা যায়। বাংলার এ অঞ্চলে বৌদ্ধ সভ্যতার উদ্ভব, বিকাশ ও ধ্বংসের একটি অন্যতম প্রত্মতাত্তিক নিদর্শন হল ময়নামতি। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ৩ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৩ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) উইকিটেক্সট সম্পাদনা সম্পর্কে আমাদের একটি সম্পূর্ণ বই রয়েছে যা সমস্ত মূল বিষয়কে নিয়ে, শুধুমাত্র যেগুলি উইকিবুকগুলিতে ব্যবহৃত হয় তা নয়। বিদ্যমান পৃষ্ঠাগুলি কীভাবে সম্পাদনা করা যায় এবং সুন্দর সুন্দর নতুন পৃষ্ঠাগুলি কীভাবে তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য উইকিটেক্সট সম্পাদনা দেখুন। (দ্রুত অবলোকনের জন্য এই বইয়ের শেষে উইকি-মার্কআপ বিভাগটি দেখুন)। আপনার কেন সম্পাদনা করা উচিত লোকেরা বিভিন্ন কারণে উইকিবইয়ে সম্পাদনা করার সিদ্ধান্ত নেয়, কেন তা নেয় সেটা বোঝার চেষ্টা করা যেতেই পারে। কিছু পাঠক, উইকিবই পড়ার সময়, ব্যাকরণের ত্রুটি খুঁজে পান। এই ত্রুটি তাদেরকে বিরক্ত করে। ত্রুটি দেখার পর অন্য কারোর জন্য অপেক্ষা না করে তারা এটা ঠিক করতে চায়। পৃষ্ঠাটি নিজে সম্পাদনা করা নিঃসন্দেহে দ্রুত এবং সহজ কাজ। কিছু লোক সত্যিই তাদের জানা জিনিস অন্যদের সাথে ভাগ করতে চায় এবং বিনামূল্যে অন্য শিক্ষার্থীদের শেখাতে চায়। এতে ওয়েবে পাঠ্যপুস্তক কেনার দরকার পড়ে না। কিছু লোক একঘেয়েমি কাটাতে সম্পাদনা করেন এবং একটি গঠনমূলক শখ চান। আবার কিছু ব্যক্তি সম্পাদনা করে এইজন্য যে তাদের শিক্ষক তাদের মূল্যায়ন করছেন! এমনকি এমন ব্যক্তিরাও আছেন যাদের কাজ হল তাদের কোম্পানির জন্য উইকি তৈরি করা। তারা উইকিকে আরও গুরুত্বপূর্ণভাবে দেখেন এবং এর মাধ্যমে তারা সহজেই ত্রুটিগুলি খুঁজে পান। ত্রুটিগুলি সংশোধন করতে আগ্রহ বোধ করেন। লোকেরা কেন সম্পাদনা করেন তার অনেক কারণ রয়েছে। তবে কারণগুলি শেষ পর্যন্ত তত গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না। যেটি গুরুত্বপূর্ণ সেটিটি হল আপনি উইকিবই প্রকল্পে অংশগ্রহণ করছেন এবং আপনি উইকিবই সম্প্রদায়ে যোগদানের জন্য প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছেন। প্রায় সমস্ত পৃষ্ঠার উপরে একটি লিঙ্ক থাকে যেখানে লেখা থাকে "এই পৃষ্ঠাটি সম্পাদনা করুন"। সেই লিঙ্কে ক্লিক করুন। এটি আপনাকে একটি পৃষ্ঠায় নিয়ে যাবে যেখানে আপনি পৃষ্ঠাটির পাঠ্যংশ সম্পাদনা এবং সংরক্ষণ করতে পারবেন। আমরা বলি "প্রায় সব" কারণ কিছু পৃষ্ঠা বিভিন্ন কারণে সম্পাদনা করা যায় না। সেই পাতাগুলিকে আমরা সুরক্ষিত পাতা বলি। যদি একটি পৃষ্ঠা সুরক্ষিত থাকে তবে "এই পৃষ্ঠাটি সম্পাদনা করুন" লিঙ্কটি একটি "উৎস দেখুন" লিঙ্ক দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে। আপনি পাঠ্যংশের উৎস কোডটি কীভাবে লেখা হয়েছে তা দেখতে পারেন। তবে সুরক্ষিত পৃষ্ঠাগুলিতে কোনও পরিবর্তন আপনি সংরক্ষণ করতে পারবেন না। আপনি যখন একটি পৃষ্ঠা সম্পাদনা করেন, তখন একটি টেক্সট বাক্স প্রদর্শিত হবে যেখানে ইতিমধ্যেই লোড করা পৃষ্ঠাটির বর্তমান পাঠ্যংশটি রয়েছে। আপনি পৃষ্ঠায় কিছু পরিবর্তন বা যোগ করতে পারেন এবং আপনার কাজ শেষ হয়ে গেলে আপনি এটি সংরক্ষণও করতে পারেন। আপনি যদি একটি ছোট সম্পাদনা করে থাকেন, তাহলে "এটি একটি অনুল্লেখ্য সম্পাদনা" বলে চেক বক্সে ক্লিক করুন। এটি একটি ছোট সম্পাদনা হিসাবে সম্পাদনাটিকে রেকর্ড করবে। উদ্দেশ্য্ হলো অন্য সম্পাদকদের এটি খুঁটিয়ে না দেখলেও চলবে। "সারাংশ" নামক টেক্সট বক্সটি আপনি কী করেছেন এবং কেন করেছেন সেটি ব্যাখ্যা করার একটি সুযোগ আপনাকে দেয়। সারাংশ লেখা বাধ্যতামূলক নয় তবে সারাংশ লেখার অভ্যাস ভাল অনুশীলন হিসাবে বিবেচিত হয়। আপনি যদি একটি ছোট সম্পাদনা করেন, যেমন একটি বানান সংশোধন বা ব্যাকরণ সম্পাদনা, আপনি কেবল "বানান" বা "ব্যাকরণ" লিখতে পারেন। এইটুকু লিখলেই যথেষ্ট। যদি আপনি একটি বড় বা আরও উল্লেখযোগ্য সম্পাদনা করেন, সংক্ষেপে লিখতে চেষ্টা করুন, আপনি কী করেছেন এবং কেন। এটি অন্য সম্পাদকদের কাজ করতে সাহায্য করবে যখন তারা আপনার কাজটিতে কোনো ত্রুটি আছে কীনা সেটি পরীক্ষা করবেন। অন্যান্য পাঠক এবং সম্পাদকরা যখন পৃষ্ঠার ইতিহাসটি দেখবেন, তখন তারা শুধুমাত্র আপনার সম্পাদনার সারাংশটি দেখতে পাবেন৷ এর মানে হল যে একজন ব্যক্তি যদি দেখতে চান একটি পৃষ্ঠা কীভাবে পরিবর্তিত হয়েছে, তবে তাকে হয় সম্পাদনা সারাংশ পড়তে হবে (অবশ্য যদি সম্পাদনা সারাংশ লেখা হয়ে থাকে অন্যথায় পৃষ্ঠার পরিবর্তন দেখার জন্য তাকে পৃষ্ঠার প্রতিটি লাইন পড়তে হবে। এছাড়াও, একটি সম্পাদনা সারাংশ থেকে বোঝা যায় যে একজন ব্যক্তি গঠনমূলক সম্পাদনা করছেন কিনা অথবা তিনি কেবলমাত্র একজন নতুন ব্যবহারকারী যিনি নীতিমালা সম্পর্কে কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। একটি উদাহরণ দিয়ে বলা যেতে পারে। যেমন কেউ সম্পাদনা সারাংশে লিখলেন আমি কিছু ঠিক করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু আমি জানি না আমি এটি ঠিক করেছি কিনা"। অথবা কেউ লিখলেন "আমার সাহায্য দরকার এগুলি সম্ভবত ইঙ্গিত দেয় যে আপনি গঠনমূলক সম্পাদনা করতে আগ্রহী। আপনি ধ্বংসাত্মমূলক সম্পাদনা করছেন না। এক্ষেত্রে সাম্প্রতিক পরিবর্তনের তালিকা দেখছেন এমন ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে আপনি সহায়তাও পেতে পারেন। আপনি উইকিবইয়ে সম্পাদনা অনুসরণ করতে পারেন। এর বিভিন্ন উপায় আছে। আপনি আপনার নিজের সম্পাদনা, একটি নির্দিষ্ট পৃষ্ঠার সম্পাদনা এবং সমগ্র সম্প্রদায়ের দ্বারা করা সম্পাদনাগুলির অনুসরণ করতে পারেন। আমরা এখন সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। ;অ অথবা ন:অ এটি একটি অনুল্লেখিত সম্পাদনা; ন এই সম্পাদনায় একটি নতুন পাতা তৈরি হয়েছে। ;(±১২৩ পাতার আকারে এই পরিমাণ বাইট পরিবর্তিত হয়েছে। সংখ্যাটি ছোট হলে, এটি সম্ভবত একটি ছোট সম্পাদনা ছিল। সংখ্যাটি বড় হলে, এটি একটি বড় পরিবর্তন ছিল। ;সম্পাদনা সারাংশ: যদি ব্যক্তিটি পৃষ্ঠা সংরক্ষণ করার আগে সম্পাদনা সারাংশ লিখে থাকেন তবে সম্পাদনা সারাংশটি লেখা থাকে। কখনও কখনও, যদি ব্যক্তিটি সম্পাদনা সারাংশ না লিখে থাকেন সেক্ষেত্রে একটি স্বয়ংক্রিয় সফ্টওয়্যার দ্বারা এটি তৈরি করা হয়ে থাকে। আপনার যদি একটি অ্যাকাউন্ট থাকে এবং আপনি যদি লগ ইন করেন তবে আপনি চাইলে ব্যক্তিগত নজরতালিকাটি দেখতে পারেন৷ আপনার নজরতালিকা হল সেই পৃষ্ঠাগুলির একটি তালিকা যা আপনি নজর রাখতে চান বা অনুসরণ করতে চান। আপনি যখন পৃষ্ঠার শীর্ষে "আমার নজরতালিকা" লিঙ্কে ক্লিক করে বা বিশেষ:নজরতালিকা]]য় গিয়ে, আপনার নজরতালিকাটি দেখেন তখন আপনি আপনার নজরতালিকার পৃষ্ঠাগুলিতে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলির একটি তালিকা দেখতে পাবেন৷ সাম্প্রতিক পরিবর্তন তালিকার সম্পাদনাগুলি যেভাবে প্রদর্শিত হয় এই পরিবর্তনগুলিও একইভাবে প্রদর্শিত হবে। যদি আপনার এখনও অ্যাকাউন্ট না থাকে একটি ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট তৈরি দেখুন। আপনার নজরতালিকায় একটি পৃষ্ঠা যুক্ত করার কয়েকটি উপায় রয়েছে। আপনি যখন একটি পৃষ্ঠা সম্পাদনা করেন, সেখানে একটি চেকবক্স থাকে "এই পৃষ্ঠাটি দেখুন"। সেই বাক্সটি নিরীক্ষণ করলে সেটি আপনার নজরতালিকায় পৃষ্ঠাটি যোগ করে। দ্বিতীয় উপায়টি হল পৃষ্ঠার শীর্ষে "দেখুন" ট্যাবে ক্লিক করা। আরও উন্নত উপায় হল বিশেষ:নজরতালিকা/অশোধিত এই তালিকায় যাওয়া এবং পৃষ্ঠা যুক্ত করা। অশোধিত নজরতালিকা ভিউতে, আপনি প্রতি লাইনে একটি পৃষ্ঠার শিরোনাম যোগ করতে পারেন এবং আপনি একবারে যত পৃষ্ঠা চান।। তবে বানানের দিকটি খেয়াল রাখবেন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) যদি যে কেও কোন পৃষ্ঠা সম্পাদনা করতে পারে, তবে কোন আলোচনায় কে সিদ্ধান্ত নেবে? কে সবকিছু ঠিকঠাক রাখে? কে এই পুরো ওয়েবসাইটটিতে শৃঙ্খলা বজায় রাখে? এই সমস্ত প্রশ্নের সহজ উত্তর হল আপনি । আপনি, একজন সম্পাদক হিসাবে জিনিসগুলিকে কর্মক্ষম ক্রমানুসারে রাখতে সহায়তা করতে পারেন, যাতে সবাই উইকিবই ভাগ করে নিতে এবং উপভোগ করতে পারে। দীর্ঘ উত্তরটি হলো যারা উইকিবই সম্পাদনা করে তারা এক ধরণের সম্প্রদায় গঠন করে, এটি এমন একটি সামাজিক গোষ্ঠী যারা এই প্রকল্পের বৃদ্ধি এবং উন্নতি করতে চায়। এই সম্প্রদায়ের সাথে সহযোগিতার মাধ্যমেই আমরা এমন নীতি ও নির্দেশিকা তৈরি করি যা সমস্ত উইকিবুকিয়ানরা অনুসরণ করতে সম্মত হয়, যাতে প্রক্রিয়াটি মসৃণভাবে চলতে পারে। একটি ব্যবহারকারীর নাম দিয়ে, আপনিও এই সম্প্রদায়ের সাথে যোগ দিতে পারেন, এবং সঠিক কাজের ক্রমে সবকিছু ঠিকঠাক রাখতে সহায়তা করতে পারেন। উইকিবই এমনভাবে কাজ করে না যা নিয়মিত সরকার বা সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীর নেতৃত্বের নিদর্শনগুলির সাথে অনুরূপ। সহজভাবে বলতে গেলে, উইকিবইয়ে কোন সরকারি নেতা নেই, যদিও সবসময় এমন কয়েকজন সদস্য থাকে যারা অনানুষ্ঠানিক নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করে। প্রায়শই, কিছু করার জন্য অন্যকে নেতৃত্ব দেওয়ার সর্বোত্তম উপায় হলো এটি নিজেই করা এবং একটি ভাল উদাহরণ স্থাপন করা। উইকিবইয়ে জটিল সিদ্ধান্তগুলো সমগ্র সম্প্রদায়ের মাধ্যমে "ঐক্যমত" নামক একটি পদ্ধতির অনুসরণ করে নেওয়া হয়। ঐক্যমত হল যখন সম্প্রদায় একটি পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে, মীমাংসাযোগ্য একটি সমাধান খুঁজে পায় এবং একটি সঠিক পদক্ষেপের উপর একটি সাধারণ চুক্তিতে আসে। লক্ষ্য করুন যে এটি সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের মতো নয়। উইকিবই কোন গণতন্ত্র নয় এবং আমরা খুব কমই ভোট দেই। এমনকি যখন আমরা ভোট দেই, তখনও সেগুলো অনানুষ্ঠানিক ভোট হয়, যা ঐকমত্য পরিমাপের একটি সাধারণ উপায় হিসাবে ব্যবহৃত হয়। ৫১% সংখ্যাগরিষ্ঠ কখনও একটি আলোচনা নাও জিততে পারে; আপনাকে মীমাংসা খুঁজে বের করতে হবে এবং সবাইকে, বা প্রায় সবাইকেই, একটি চুক্তিতে আসতে হবে। কেন আমরা "প্রায় সবাইকেই" বলি? কখনও কখনও, মানুষ রাগান্বিত হয় যা কেবল অযৌক্তিক হতে পারে। কেও হয়তো পরিপক্ক না হতে পারে এবং সম্ভাব্য মীমাংসার দিকে কাজ নাও করতে পারে। মাঝেমধ্যে আমরা এই ব্যাপারটিকে উৎসাহিতও করি, এর মানে হল যে একজন ব্যক্তি বলবে "আমি যা চাই তা এটি নয়, তবে আমি সম্প্রদায়কে এগিয়ে যেতে বাধা দেব না"। এইভাবে শ্রদ্ধাশীল হওয়া কখনই অলক্ষিত হয় না, এবং যারা প্রয়োজনের সময় এই বিকল্পটি গ্রহণ করে তারা সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত হয়। সর্বোপরি, আমরা সবসময় একমত নাও হতে পারি, কিন্তু শ্রদ্ধাশীল এবং বিনয়ী হওয়ার মাধ্যমে, আমরা সর্বদা উন্নতি করতে পারি এবং এগিয়ে যেতে পারি। আলোচনার জন্য বেশ কয়েকটি জায়গা রয়েছে, যেখানে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়ে থাকে। পড়ার ঘর পাতার শীর্ষে নতুন আলোচনা শুরু করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন নামে একটি লিংক রয়েছে, এই লিংকে ক্লিক করলে একটি সম্পাদনা উইন্ডো খুলবে যেখানে আপনি পাতায় প্রকাশ করার জন্য একটি মন্তব্য বা প্রশ্ন লিখতে পারেন। নিশ্চিত করুন যে আপনি একটি উপযুক্ত শিরোনাম যোগ করেছেন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: পড়ার ঘর একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার ক্ষেত্র, এবং প্রকল্পটিকে প্রভাবিত করে এমন বেশিরভাগ আলোচনা সেখানেই ঘটবে। যাইহোক, নীতি সম্পর্কে চলমান আলোচনার অনেকগুলো সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যার মধ্যে অনেকগুলো তাদের নিজেদের আলোচনা পাতাতেই ঘটে। এই আলোচনাগুলি, সাধারণত সম্প্রদায়ের প্রবেশদ্বার, অথবা পড়ার ঘর-এর মধ্যে কোথাও হলে বেশি মনযোগ আকর্ষিত করে। উইকিবইয়ে প্রচুর সংখ্যক নীতিমালা ও নির্দেশিকার পাতা রয়েছে। প্রতিটি পাতায় একটি সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতা রয়েছে, এবং সেখানেই সেই নীতিমালা বা নির্দেশিকা সম্পর্কে আলোচনা চলমান থাকে। উইকিবইয়ে কয়েকটি নীতিমালা রয়েছে যা উইকিবইয়ের সম্পাদকদের এই ওয়েবসাইটটি মসৃণভাবে চালানোর জন্য সত্যিই অনুসরণ করা দরকার। সৌভাগ্যবশত, আমাদের কাছে যে পরিমাণ নীতিমালা রয়েছে তা সত্যিই সর্বনিম্নে রাখা হয়েছে, এবং ক্রমাগত সংশোধন করা হচ্ছে, প্রসারিত করা হচ্ছে, হ্রাস করা হচ্ছে এবং আমরা যা করতে পারি তা নিশ্চিত করার জন্য পুনরায় লেখা হচ্ছে। এখানে সবচেয়ে মৌলিক নীতিমালাগুলির কয়েকটি রয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি আমরা পরবর্তী অধ্যায়গুলিতে আরও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো: ;সাহসী হোন কিন্তু বেপরোয়া হবেন না। "সাহসী হোন" হচ্ছে উইকিবইয়ে প্রচলিত একটি শব্দ। যেহেতু প্রত্যেকেরই বিষয়বস্তু উন্নতি করার জন্য উপলব্ধ সরঞ্জাম রয়েছে, তাই আমরা আশা করি যে লোকেরা অনুমতি না নিয়েই সেগুলো তৈরি করবে। এমন কিছু দেখেছেন যা আপনি পছন্দ করেন না? এটি সম্পর্কে অভিযোগ করবেন না, এগিয়ে যান এবং এটি ঠিক করুন! তবে কখনও কখনও সাহসী হওয়ার অর্থ পরিবর্তন না করা ও বিতর্কিত পরিবর্তনের সময় অন্যের মতামত জিজ্ঞাসা করা ভালো। ;নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ: নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নীতির অর্থ হল যে আমরা কোনও নির্দিষ্ট সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় বা ব্যক্তিগত এজেন্ডাকে বাস্তবায়ন করার জন্য উইকিবইকে একটি হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করতে পারি না। একটি বই লেখার সময়, আপনাকে বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গিঅন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে, এবং একটি ন্যায্য ও নিরপেক্ষ উপায়ে বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করতে হবে। আমরা জানি যে কিছু লোকের সাথে মোকাবিলা করা কঠিন, এবং কখনও কখনও লোকেরা এতটাই রেগে যেতে পারে যে তারা একে অপরকে কিছু কটু কথাও বলতে চায়, তবে এটা করবেন না। উইকিবইয়ে, আপনাকে একে অপরের সাথে সুন্দর থাকার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যদি একেবারেই সুন্দর হতে না পারেন তবে আপনাকে কমপক্ষে কথোপকথনটি ভদ্র রাখতে হবে। আপনি যদি ভদ্র না হতে পারেন তবে হাঁটতে যান, বা কিছু টিভি দেখুন বা আপনার ইমেলটি পরীক্ষা করুন। আপনি যাই করুন না কেন, আপনি অনুশোচনা করতে যাচ্ছেন এমন কিছু বলা শুরু করার আগে শান্ত হন। কিছু জিনিস শুধু উপযুক্ত নয়, এবং আমরা তাদের তালিকা করতে যাচ্ছি না। আপনাকে শুধু আপনার সেরা বিবেচনা ব্যবহার করতে হবে, এবং পরিপক্ক ও পেশাদার থাকার চেষ্টা করুন। কিছু লোক যারা এই নিয়মটি অনুসরণ করতে পারে না তারা উইকিবইয়ে কিছু খারাপ জিনিস প্রকাশ করে এবং আমরা তাদের "ধ্বংসপ্রবণ ব্যবহারকারী" বলি। আমরা ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা এবং কীভাবে এর সাথে মোকাবিলা করা যায়, তা পরবর্তী অধ্যায়ে আলোচনা করব। যে কেও একটি নতুন নীতিমালার প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করতে পারে, তবে এটি একটি আনুষ্ঠানিক নীতিমালা বা নির্দেশিকা হওয়ার আগে সম্প্রদায়কে এটির উপর ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। লক্ষ্য করুন যে এর অর্থ এই নয় যে কেও প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করবে না। পরিবর্তে, একটি গৃহীত নীতিমালা বা নির্দেশিকা হওয়ার জন্য একটি প্রস্তাবের অবশ্যই অপ্রতিরোধ্য ইতিবাচক সমর্থন থাকতে হবে। আপনি যদি এমন কোনও প্রস্তাব লেখেন যা গৃহীত হয়নি, তবে আপনার বিচলিত হওয়া উচিত নয়। নতুন নীতিমালা এবং বিদ্যমান নীতিগুলির পরিবর্তনের জন্য সমস্ত প্রস্তাবের বেশিরভাগই প্রত্যাখ্যান বা উপেক্ষা করা হয়। কখনও কখনও একটি ভাল নীতিমালা লেখক একজন ভাল বিক্রয়কর্মী হন। এমনকি সেরা বিক্রয়কর্মীরাও হয়রানির সীমা অতিক্রম করতে পারে তবে, তাই যদি কেউ আপনার প্রস্তাবগুলিতে আগ্রহী না হয় তবে আপনাকে এটি সম্পর্কে ভুলে যেতে হতে পারে। কোন নীতিমালা পাথরে লেখা হয় না, কোন কিছু সবসময় আলোচনার জন্য উন্মুক্ত থাকে। যাইহোক, সম্প্রদায়ের শক্তিশালী সমর্থন ব্যতীত, নীতিমালা পরিবর্তন করা কঠিন হতে পারে। কোন পরিবর্তন করার চেষ্টা করার সর্বোত্তম উপায় হলো একটি আলোচনা শুরু করা এবং দ্রুত খসড়া লেখা। যে কোনও ব্যবহারকারী যে কোনও সময় একটি নতুন নীতিমালা বা বিদ্যমান নীতিমালা পরিবর্তনের জন্য একটি খসড়া লিখতে পারেন। সমস্ত নতুন নীতিমালা খসড়া হিসাবে শুরু হয়। উচ্চাভিলাষী সম্পাদকরা প্রস্তাবের একটি খসড়া তৈরি করেন, যেখানে তাদের নতুন চিন্তা ভাবনা বা প্রয়োজনীয় পরিবর্তন উল্লেখ থাকে। তারপরে, কোন পাবলিক ফোরামে প্রস্তাবটি সম্পর্কে একটি আলোচনা শুরু করা হয়। খসড়াগুলিকে অবশ্যই উইকিতে থাকতে হবে, তাহলে বিভিন্ন ব্যবহারকারীরা তাদের মতামত সরবরাহ করার সাথে সাথে সেগুলি সম্পাদনা এবং সংশোধন করা সম্ভব হবে। খসড়াটি সময়ের সাথে সাথে বৃদ্ধি পাবে এবং পরিবর্তিত হবে, এমনকি সম্পূর্ণ পৃথক খসড়া তৈরি হতে পারে যা একসাথে তুলনা করা যাবে। একটি বিদ্যমান নীতিমালা সংশোধন করার জন্য সাধারণত কিছু ধরণের জনসাধারণের প্রস্তাব এবং সম্প্রদায়ের আলোচনার প্রয়োজন হয়। কখনও কখনও, যদি প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলি যথেষ্ট বড় হয় তবে নীতিমালাটির একটি নতুন অস্থিতিশীল খসড়া সংস্করণ তৈরি এবং আলোচনা করা হবে। অস্থিতিশীল সংস্করণটি পৃথক পরিবর্তনগুলির বিষয়ে সম্মত হতে পারে এবং বিদ্যমান নীতিতে একীভূত হতে পারে। কখনও কখনও, যদি অস্থিতিশীল সংস্করণটি যথেষ্ট আলাদা হয় এবং পর্যাপ্ত সমর্থন থাকে তবে এটি বিদ্যমান নীতিমালাটিকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিস্থাপন করতে পারে। এখানে কিছু নীতিমালা ও নির্দেশাবলী পাতা, এবং সংশ্লিষ্ট আলোচনা পাতার একটি তালিকা রয়েছে। উইকিবইয়ের সকল নীতিমালা ও নির্দেশাবলীর সম্পূর্ণ তালিকা WB:PAG এ পাওয়া যাবে। যে নীতিমালা পরিবর্তন বা আলোচনার জন্য উন্মুক্ত নয় সেগুলি এখানে তালিকাভুক্ত করা হবে না। এগুলো আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নীতিমালা যা নির্ধারণ করে কিভাবে উইকিবই কাজ করে, কি ধরনের উপকরণ আমরা গ্রহণ করি এবং আমাদের ব্যবহারকারীদের কেমন আচরণ করা উচিত। উইকিবই:উইকিবই কি এটি উইকিবইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালার মধ্যে একটি। নীতিমালাটি এই প্রকল্পে কোন ধরনের বই এবং উপকরণ হোস্ট করা যেতে পারে, এবং কি ধরনের জিনিস সরানো বা মুছে ফেলা প্রয়োজন তা ব্যাখা করে। উইকিবই:টীকাকৃত পাঠ্য WIW-এর অনুরূপ, টীকাকৃত পাঠ্য নীতিমালা ব্যাখা করে যে কিভাবে টীকাকৃত পাঠ্যগুলো উইকিবইয়ে হোস্ট করা যেতে পারে এবং কিভাবে উইকিবই সহ-প্রকল্প উইকিসংকলনের সাথে সম্পর্কিত। উইকিবই:নামকরণ নীতিমালা নামকরণ নীতিমালা কীভাবে পাতাগুলোর নামকরণ করা উচিত এবং কীভাবে বইগুলি সংগঠিত করা উচিত তা ব্যাখা করে। উইকিবই:নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি এই নীতিমালাটি উইকিবইয়ে লিখন শৈলীর জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা। লেখকরা ধর্মীয়, রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি বা এজেন্ডাকে প্রচার করার জন্য উইকিবইকে একটি ফোরাম হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন না। উইকিবই:অপসারণ নীতি অপসারণ নীতিমালা উইকিবইয়ে কোন ধরণের পাতা অপসারণ করে ফেলা যেতে পারে এবং প্রকল্পের ব্যাঘাত হ্রাস করার জন্য কীভাবে সেই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে তা ব্যাখা করে। উইকিবই:অশ্লীলতা উইকিবইয়ে অশ্লীলতা সম্পর্কে তুলনামূলকভাবে কম সহনশীলতা রয়েছে, তবে আমরা আগ্রাসী সেন্সরশিপের মধ্যেও নেই। অশ্লীলতা নীতিমালাটি বর্ণনা করে যে আমরা কীভাবে এই দুটি পয়েন্টের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখছি। উইকিবই:মার্জিত হউন উইকিবুকিয়ানদের একে অপরের সাথে শ্রদ্ধাসহকারে আচরণ করা উচিত। এটি একটি নির্দেশিকার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ম। উইকিবই:প্রশাসক প্রশাসকদের একটি নির্দিষ্ট মানদণ্ড অনুসরণ করতে হয়। এই নীতিমালাটি আমাদের প্রশাসকদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় প্রত্যাশাগুলি বর্ণনা করে এবং কীভাবে তাদের নির্দিষ্ট দায়িত্ব পালন করা উচিত তাও ব্যাঠা করে। নির্দেশিকাগুলি এমন জিনিস যা অব্যশই অনুসরণ করা উচিত । এখানে আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকাগুলির কয়েকটির একটি তালিকা রয়েছে। উইকিবই:ঐক্যমত্য তৈরি উইকিবইয়ের সম্পাদকগণ সাধারণত হ্যাঁ/না ভোট দেন না। পরিবর্তে, তারা সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আলোচনা, আপোস এবং ঐকমত্য ব্যবহার করার চেষ্টা করেন। সিদ্ধান্ত গ্রহণের নির্দেশিকাগুলি কীভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে তার রূপরেখা এবং সমস্ত ব্যবহারকারীদের মতামত কীভাবে শোনা যায় তা নিশ্চিত করতে সহায়তা করে। উইকিবই:সম্পাদনা নীতি এটি একটি নিয়মের চেয়ে একটি সম্পাদকীয় দর্শনই বেশি ব্যাখা করে। সম্পাদনা নীতি, পাতা সম্পাদনা ও অন্যান্য সম্পাদকদের সাথে আলাপচারিতায় কিছু সর্বোত্তম অনুশীলন সম্পর্কে আলোচনা করে। উইকিবই:পাতা হালনাগাদ করতে সাহসী হোন উইকিবই তখনই উন্নত হবে যখন এর সম্পাদকগণ‌ সাহসী হয়ে কোন পরিবর্তন করবেন। সম্পাদনা করার জন্য আপনার কারও অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই এবং আপনি যে কোনও সময় বেশিরভাগ পাতা সম্পাদনা করতে পারেন। উইকিবই:নতুনদের দংশাবেন না আমাদের সমস্ত সক্রিয় অবদানকারীরা এক পর্যায়ে নতুন ব্যবহারকারী ছিলেন। আমরা আমাদের নবাগতদের ধৈর্য এবং সম্মানের সাথে আচরণ করার চেষ্টা করি, এটি নিশ্চিত করার জন্য যে তারা নিয়মিত এবং সক্রিয় অবদানকারী হয়ে উঠবেন। উইকিবই:রচনাশৈলী নির্দেশনা উইকিবইয়ের সম্পাদকগণ বেশ কয়েকটি সেরা অনুশীলন তৈরি করেছে যা সম্ভবত বইগুলির গুণমানের উচ্চ স্তরে পৌঁছানোর জন্য অনুসরণ করা উচিত। এখানে রচনাশৈলীর নির্দেশিকাগুলির মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করা রয়েছে। উইকিবুকিয়ানরা প্রায়শই নতুন নীতিমালা বা নির্দেশিকার জন্য প্রস্তাবনা লেখেন, যার মধ্যে অনেকগুলি সম্প্রদায় দ্বারা গৃহীত হয়। কিছু প্রস্তাব শুধু এড়িয়ে যাওয়া হয়। কিছু প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করা হয় না, এর অর্থ এই যে আমরা যেভাবেই হোক এই প্রস্তাবগুলো অনুসরণ করি বলেই মনে হয়। প্রস্তাবের সম্পূর্ণ তালিকা এখানে পাওয়া যাবে: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১০ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১১ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১১ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১২ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১২ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) আমি একজন বাংলাভাষী। বাংলা আমার প্রাণের ভাষা। তাই, বাংলা ভাষায় তথ্য সহজলভ্য করতে প্রয়াসী৷ {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৮ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৯ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২০ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২০ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) সবকিছুই পদার্থ দিয়ে তৈরি। যা কিছুর অস্তিত্ব রয়েছে তার প্রায় সবই পদার্থের তৈরি। কোনো কিছু পদার্থ দিয়ে তৈরি কিনা বোঝার তার জন্য দুটি নির্দেশক রয়েছে: # পদার্থের অবশ্যই ভর থাকবে। # পদার্থ অবশ্যই জায়গা দখল করবে। তবে সব জিনিস অবশ্য পদার্থ দিয়ে তৈরি নয়। এরকম ব্যতিক্রম কিছু জিনিস হলো: কিন্তু এসবের সাথে কণার সম্পর্ক কী? সকল পদার্থই আসলে কণা দিয়ে তৈরি। আর যেহেতু পদার্থ কণা দিয়ে তৈরি আর আমাদের চারপাশের সবকিছুই পদার্থের তৈরি, তাই কণা বিষয়ে বিস্তারিত জানলে সবকিছু ব্যাখ্যা করা আরও সহজ হয়। এই বই পড়ে তুমি কণাদের সম্পর্কে জানতে পারবে, কণার ধর্ম সম্পর্কেও জানতে পারবে। এছাড়াও বইটি পড়ে পদার্থের তৈরি বিভিন্ন জিনিসের কথা জানতে পারবে। শিশুরা বইটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারে: * এই বিশ্ব সম্পর্কে আরও জানতে এবং তাদের জ্ঞানের তৃষ্ণা নিবারণ করতে। * পড়াশোনা করার সময় নোট হিসেবে। * বিদ্যালয়ের পাঠের অংশ হিসেবে। আপনি যদি বইটি লিখে, সম্পাদনা করে, তথ্য সংশোধন করে বা মতামত দিয়ে অবদান রাখেন তবে নিচে আপনার নাম যোগ করতে পারেন। ভূমিকায় আমরা দেখলাম যার ভর আছে এবং জায়গা দখল করে তাই পদার্থ। তবে সকল পদার্থের একরকম নয়। পদার্থ তিনটি রূপে থাকে: কঠিন, তরল এবং বায়বীয় বা গ্যাসীয়। কেবলমাত্র পানি একটি পদার্থ যার তিনটি রূপই প্রকৃতিতে পাওয়া যায়। তাই আমরা পদার্থের তিন দশার উদাহরণ দেওয়ার সময় পানিকেই ব্যবহার করব। এই বইয়ের পরবর্তী অংশে আমরা কণা তত্ত্বের মাধ্যমে পদার্থের তিনটি দশা ব্যাখ্যা করব। * কঠিন পদার্থের আকার পরিবর্তন হয় না। এর আয়তনও পরিবর্তন হয় না। * তরলের আকার পরিবর্তন হয় কিন্তু আয়তন পরিবর্তন হয় না। * গ্যাসীয় পদার্থের আকার ও আয়তন উভয়ই পরিবর্তন হয়। কয়েকটি কাজের মাধ্যমে এই ধর্মগুলো পরীক্ষা করা যায়। শুরুতে তুমি কঠিন পদার্থের আকার বা আয়তন পরিবর্তন করার চেষ্টা করতে পারো। নিজের কলমের আকার বা আয়তন পরিবর্তন করার চেষ্টা করো— তুমি সফল হবে না। এবার একটি বোতল থেকে গ্লাসে পানি ঢালো। দেখবে পানির আকার পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। এখন বোতলটি যদি পানি ভর্তি হয় এবং বোতলকে সংকুচিত করা যায় তাহলে কি পানি পড়ে যাবে? উত্তরটি হলো হ্যাঁ। তার মানে তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন রয়েছে। কিন্তু তুমি যদি এক পাত্র থেকে অন্য পাত্রে গ্যাসীয় পদার্থ নাও, দেখবে যে পাত্রের আকার বা আয়তন ভিন্ন হলেও কোন সমস্যা হবে না। পদার্থ এক দশা থেকে অন্য দশায় পরিবর্তিত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ কেটলিতে করে পানি গরম করলে পানির কিছু অংশ বাষ্পে পরিণত হয়। পদার্থের এক দশা থেকে অন্য দশায় পরিবর্তিত হওয়ার প্রক্রিয়ার কিছু নির্দিষ্ট নাম আছে। গলন, স্ফুটন এবং শীতলীকরণ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ঘটে। যে তাপমাত্রায় গলন ও শীতলীকরণ ঘটে সেই তাপমাত্রাকে গলনাঙ্ক এবং যে তাপমাত্রায় স্ফুটন ঘটে সেই তাপমাত্রাকে স্ফুটনাঙ্ক বলে। পানির ক্ষেত্রে গলনাঙ্ক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং স্ফুটনাঙ্ক ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঘনীভবন হওয়ার জন্য কোন নির্দিষ্ট তাপমাত্রা নেই। বাষ্পীভবন বলে এ সম্পর্কিত আরেকটি প্রক্রিয়া আছে যার জন্যও নির্দিষ্ট তাপমাত্রা নেই। তবে উচ্চ তাপমাত্রায় বাষ্পীভবনের হার বৃদ্ধি পায়। # একটি পদার্থকে তাপ দেওয়ায় এক দশা থেকে অন্য দশায় পরিবর্তিত হয়। শুরুতে পদার্থটি তরল ছিল না। তাহলে বর্তমানে পদার্থটি কোন দশায় আছে? যে প্রক্রিয়ায় দশার পরিবর্তন হয়েছে তার নাম কী? কণা তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের প্রস্তাবিত একটি তত্ত্ব। এই তত্ত্ব অনুসারে: * পদার্থ কণা দিয়ে তৈরি। * কণা আকারে খুবই ক্ষুদ্র, বর্তমানের বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি দিয়ে এদের দেখা সম্ভব না। * বিভিন্ন ধরনের কণার আকার ভিন্ন ভিন্ন। * একাধিক করার মাঝে ফাঁকা স্থান বিদ্যমান। পাশাপাশি দুটি কণার মাঝে থাকার স্থান বিদ্যমান। মনে কর তুমি ২০০ মিলিটারের একটি পাত্র কিছু পাথর নিলে। এরপর পাত্রে আরও ২০০ মিলিমিটার বালি দিলে। তাহলে পাথর এবং বালির মোট আয়তন মোটেও ৪০০ মিলিমিটার হবে না। কারণ পাত্রে পাথর রাখা হলে পাথরের মাঝে থাকার স্থান থাকে, বালি গিয়ে সেই স্থান পূরণ করেছে। তাই সর্বমোট আয়তন ৪০০ মিলিমিটার হয়নি। তেমনি তুমি যদি পানি এবং অ্যালকোহল মেশাও, তাহলে আয়তন মোটেও পানি এবং অ্যালকোহলের আয়তনের সমষ্টি হবে না— কিছুটা কম হবে। কণাদের মাঝের ফাঁকা স্থান কেমন বুঝতে ডানের চিত্রটি দেখো। তুমি যদি কফিতে চিনে মেশাও তাহলে কফির উচ্চতা বেড়ে যায় না। এটার কারণ কণাদের মাঝে ফাঁকা স্থান রয়েছে। সকল কণাই সর্বদা চলমান অবস্থায় থাকে। অবশ্যক কণাদের চলার ধরন একটু ভিন্ন, এটা পরবর্তীতে আলোচনা করা হবে। উদাহরণস্বরূপ পানিকে গরম করা হলে বাস্প তথা পানির ছোট ছোট কণা স্থির না থেকে চলে যায়। এই বিষয়টি নিয়ে পরবর্তী অধ্যায়ে আলোচনা করা হবে। কেবলমাত্র ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ দিয়ে কণা দেখা যায়। তাপ কণা দিয়ে তৈরি নয়। পানির কণা আর অ্যালকোহলের কণার আকার সমান। জলীয় বাষ্পের কণা সর্বদা স্থির। আগের অধ্যায় আমরা দেখেছি কণা সবসময় চলমান অবস্থায় থাকে। কিন্তু কণা ঠিক কীভাবে চলে? কণা চলার একটা ধরনকে বলা হয় ব্যাপন। পদার্থের কণা উৎস ঘনমাত্রার স্থান থেকে নিম্ন ঘনমাত্রার স্থানের দিকে যাওয়াকেই বলা হয় ব্যাপন। একটি তুলিতে কিছুটা রং নিয়ে তা পানি ভর্তি গ্লাসে ঢুকালে এক সময় সম্পূর্ণ পানি রঙিন হয়ে যায়। লক্ষ্য করলে দেখবে যেখানে রঙ বেশি পরিমাণে রয়েছে সেখান থেকে পানির স্বচ্ছ অংশে রং ছড়িয়ে পড়ছে। সবশেষে সম্পূর্ণ রং সম্পূর্ণ পানিতে সমানভাবে ছড়িয়ে পড়বে। (আমরা ধরে নিচ্ছি রংটি পানিতে দ্রবণীয়।) আরেকটি উদাহরণ হলো গন্ধ। মনে করো ঘরের এক কোণায় একটি আতরের বোতল খোলা রাখা আছে। তোমার একটি বন্ধু বোতলের কাছে দাঁড়িয়ে আছে এবং তুমি একটু দূরে দাঁড়িয়ে আছো। তাহলে তোমার বন্ধু আতরের গন্ধ আগে বুঝতে পারবে। যদি A এবং B এক জায়গায় জড়ো হয় তবে A, B এর কাছে যাবে নাকি B, A এর কাছে যাবে? উত্তর: B, A-এর কাছে যাবে। কারন A-এর ঘনমাত্রা কম এবং B-এর ঘনমাত্রা বেশি। তাই ব্যাপনের কারনে B বেশি ঘনমাত্র স্থান থেকে কম ঘনমাত্রার স্থানের দিকে তথা A-এর দিকে যাবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২২ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৩ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৪ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৫ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৬ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৭ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৮ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৮ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৮ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৯ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৯ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ৩০ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৩০ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩০ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৩১ জুলাই ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) উইকিটেক্সট খুব সহজ, এবং শেখার সর্বোত্তম উপায়গুলির মধ্যে একটি হলো সেগুলো দেখা এবং অনুশীলন করা। যখন আপনি অভিনব বিন্যাস সহ একটি পাতা দেখতে পাবেন, তখন এই পাতার কোড দেখতে "এই পাতাটি সম্পাদনা করুন" বাটনে ক্লিক করুন। যেমনটি আমরা আগেই উল্লেখ করেছি, উইকিটেক্সট প্রায়শই এইচটিএমএল এবং সিএসএস কোডের সাথে বিনিময়যোগ্যভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি যদি এইচটিএমএল এবং সিএসএসের সাথে পরিচিত না হন তবে সবচেয়ে উন্নত ফর্ম্যাটিংগুলির মধ্যে কয়েকটি আপনার নিজের পুনরুউৎপাদন করা আপনার পক্ষে কঠিন হবে। তবে হতাশ হবেন না! শেখার কোনও সময়সীমা নেই, জিনিসগুলি অবিলম্বে নিখুঁত হওয়ার প্রয়োজন নেই এবং আপনার এখানে শিখতে ও পরীক্ষা করার জন্য প্রচুর সময় রয়েছে। আপনি যদি উইকিটেক্সট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে চান তবে বিনা দ্বিধায় উইকিবই:খেলাঘর ব্যবহার করুন। কোডের মধ্যে নতুন প্যারাগ্ৰাফ তৈরি করলে পাতায়ও নতুন প্যারাগ্ৰাফ সৃষ্টি হবে। উদাহরণ, এই কোড দুটি প্যারাগ্ৰাফ তৈরি করবে। এটা প্রথম, এই কোড দুটি প্যারাগ্ৰাফ তৈরি করবে। এটা প্রথম, ফরম্যাটিং: গাঢ় ও বাঁকা লেখা একটি নির্দিষ্ট শব্দ বা বাক্যাংশ জোরালোভাবে দেখানোর জন্য পাঠ্যটি গাঢ় বা ইটালিকাইজ করা যেতে পারে। গাঢ় করার জন্য, তিনটি অ্যাপোস্ট্রোফ/ইলেক চিহ্নের nowiki nowiki পর উক্ত বাক্যটি শুরু করুন এবং শেষ হওয়ার পর আবার তিনটি চিহ্ন দিয়ে বন্ধ করুন গাঢ় লেখা সাধারণত একটি গুরুত্বপূর্ণ শব্দের প্রথম উপস্থিতির জন্য ব্যবহৃত হয়, উদাহরণস্বরূপ, একটি গণিতের বইতে ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাস হলো থাকতে পারে। ইটালিক বা বাঁকা লেখা লেখার জন্য দুটো অ্যাপোস্ট্রোফ/ইলেক চিহ্নের nowiki nowiki> ভিতরে লেখা যোগ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, নতুন ব্যবহারকারী তথা নবাগতরা উইকিবই সম্প্রদায়ের সম্ভাব্য সদস্য এবং মূল্যবান সম্পদ। আমাদের অবশ্যই নতুনদের সাথে সদয় এবং ধৈর্যসহকারে আচরণ করতে হবে— বৈরী ও প্রতিকূল পরিবেশ সবচাইতে দ্রুত ও বাজেভাবে সম্ভাব্য মূল্যবান অবদানকারীদের উইকিবই বিমুখ করে তুলতে পারে। সংজ্ঞা অনুসারে, নবাগত বলতে তাদেরকে বুঝায় যারা এখনও এটা জানেন না যে উইকিবই তথা আমরা কিভাবে কাজ করি। আমরা সবাই একসময় নবাগত ছিলাম, এবং আমাদের মধ্যে বেশিরভাগই আগ্রহী ছিলাম, কিন্তু প্রকল্পটি কিভাবে কাজ করে এবং কিভাবে সেই তথ্য খুঁজে পাওয়া যায় সে সম্পর্কে আমাদেরও তখন জ্ঞানের অভাব ছিল। এমনকি আমাদের মধ্যে অনেকেই অবদান রাখার কয়েক মাস (বা বছর) পরেও নিজেদেরকে নতুন হিসেবে বিবেচনা করি। এমনকি যদি আপনি সাধারণ নবাগতদের একজন না হন— তাহলে ধরে নেওয়া যায় সম্ভবত আপনি সামান্য অবদান রাখার আগে সব নীতিমালা ও নির্দেশনা খুব সতর্কভাবে পড়ে নিয়েছেন— এরপরও জেনে রাখা ভালো যে আমরা সব অবদানকারীদের (হ্যাঁ, নতুনদেরও সাহসী হতে এবং সম্প্রদায়ের অন্যান্য সদস্যদের গুরুত্ব ও অবদান মনে রাখতে উৎসাহিত করি। উইকিবইয়ে আপনার সফল অবদানের গর্ব আগ্রহী ও উদ্যমী নবাগতদের অবজ্ঞা করার কারণ হওয়া উচিত নয়। যখন নতুনরা ভুল করে, সেগুলি সংশোধন করার চেষ্টা করুন এবং সর্বোত্তম সাধারণ অনুশীলনগুলি পড়ার জন্য বিনয়ের সাথে কিছু উপায় সহকারে পরামর্শ দিন। এছাড়াও নবাগতদের আলাপ পাতায় একটি স্বাগত বার্তা রাখার কথাও বিবেচনা করুন যাতে তারা জানতে পারেন যে তারা আমাদের সম্প্রদায়ে স্বাগত উইকিবই:টেমপ্লেট/ব্যবহারকারী বার্তা পাতায় দরকারী কিছু বার্তা রয়েছে)। নতুন অবদানকারীরা প্রায়ই সম্পাদনা করতে ইতস্তত বোধ করেন, বিশেষ করে নিরপেক্ষতা এবং পাতা স্থানান্তর নিয়ে এই সমস্যা প্রকট। তাদের ভীরুতা দেখে বিরক্ত না হয়ে, দয়া করে তাদেরকে বিভিন্ন পৃষ্ঠা হালনাগাদ করার জন্য সাহসী হতে উৎসাহিত করুন। নবাগতদের অজ্ঞতা সম্পর্কে বৈরী মন্তব্য এড়িয়ে চলুন। আপনার সম্পাদনা সারাংশের শব্দের প্রয়োগে খুব সতর্কতা অবলম্বন করুন কারণ এগুলো পরে আর পরিবর্তন করা যাবে না। আপনি যখন নতুন অবদানকারীদের উপদেশ দেন, তখন উইকিবই প্রাধান্য দেয় এমন সচরাচর মৃদু বাক্য থেকেও কয়েক ধাপ অধিক মৃদু বাক্য ব্যবহার করুন। নতুনদের সত্যিকার অর্থে স্বাগত উপলব্ধি করানোর চেষ্টা করুন, তবে এমন নয় যে তাদেরকে যে করেই হোক উইকিবই সম্প্রদায়ের সদস্য বানাতেই হবে আপনার। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪১, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪১, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪১, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪১, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪১, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪১, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪২, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪২, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪২, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪২, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪২, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪২, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৩, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৩, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৩, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৩, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৩, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৩, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৪, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৪, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৪, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৪, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৪, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৪, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৫, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৫, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৫, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪৫, ২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) হাইপারলিংক ট্যাগে মোট ৪ টি অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এগুলো হলো - # href হাইপার রেফারেন্স লিংকের ঠিকানা নির্ধারণ করে। # title টুলটিপ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। # target নতুন উইন্ডোতে পৃষ্টা খোলার জন্য ব্যবহৃত হয়। # name বুকমার্ক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এই বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের প্রাক-পাঠ্য স্তরের অন্তর্বর্তী একটি উপপ্রকল্প। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে খেলাঘর অর্থাৎ প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের হেসেখেলে ছড়া-ছন্দ দিয়ে সময়ের সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া, যার সঙ্গে পূর্বে তাদের পরিচিতি ছিলনা। বইটি মাবাবা/অভিভাবক অথবা শিক্ষকশিক্ষিকা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে ছবি দেখিয়ে, ছড়া-ছন্দ করে পড়ে শোনালে তারা সহজেই ছড়ার মাধ্যমে সময়ের সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠতে পারবে এবং নিজের থেকে ছড়াগুলো বলতে থাকবে বলে আমাদের বিশ্বাস। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) শিশুতোষ ছড়া রচনার মাধ্যমে উইকিবইকে সমৃদ্ধকরণের প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরূপ আপনাকে এই পদকটি প্রদান করা হল। শিশুতোষ গল্প রচনার মাধ্যমে উইকিবইকে সমৃদ্ধকরণের প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরূপ আপনাকে এই পদকটি প্রদান করা হল। সোম থেকে শুরু কাজ div> নামে তার আছে আলো div> {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) এক মাস তাকে বলে div শীতের পর হয় বসন্ত div {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) এই খসড়াটি জমা দেওয়া হয়েছে এবং বর্তমানে পর্যালোচনার জন্য অপেক্ষা করছে। নীচের "সংরক্ষণ" বোতাম টিপে আপনার কাজ সংরক্ষণ করুন, এবং একটি বোতাম এখানে প্রদর্শিত হবে যা আপনাকে আপনি পর্যালোচনার জন্য আপনার খসড়া জমা দিতে অনুমতি দিবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) বলে দিল এ অঘ্রাণ div পৌষ মাসে পিঠে পুলি div মনে হয় তাকে ছুঁই div কই শিঙি লাফ কাটে div শীত বুড়ো চলে আয় div {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ২১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২২ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) যৌগের শতকরা সংযুক্তি হচ্ছে কোনো যৌগের একশ ভাগ ভরে তার উপাদান মৌলসমূহের প্রত্যেকের কত ভাগে ভর বিদ্যমান তার প্রকাশকে শতকরা সংযুক্তি বলে। ==শতকরা সংযুক্তি বের করার নিয়ম== একটি যৌগের আণবিক ভর নির্ণয় করতে হবে। ওই যৌগে থাকা প্রতিটি মৌলের পারমাণবিক ভর আলাদা আলাদা করে নির্ণয় করতে হবে। ঐ মৌলের ঐ যৌগে মোট আণবিক ভরকে যৌগের আণবিক ভর দ্বারা ভাগ করে ১০০% দিয়ে গুণ করতে হবে। যৌগে মৌলের শতকরা পরিমান পরমাণু সংখ্যা × মৌলটির আণবিক ভর যৌগটির আণবিক ভর যৌগে হাইড্রোজেনের শতকরা পরিমান হাইড্রোজেনের পরমাণু সংখ্যা × হাইড্রোজেনের আণবিক ভর পানির আণবিক ভর যৌগে অক্সিজেনের শতকরা পরিমান অক্সিজেনের পরমাণু সংখ্যা × অক্সিজেনের আণবিক ভর পানির আণবিক ভর "পরিমাণগত রসায়ন/রাসায়নিক গণনা PDF)। পৃষ্ঠা ১৬০। "শতকরা সংযুক্তি বের করার নিয়ম"। পাঠগৃহ। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-২০। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৩ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৪ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৫ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) আমরা যে পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরণের কাজ করছি; কেউ ভালো কাজ করছি আর কেউ মন্দ কাজ করছি। আমাদের সকল কাজের হিসাব দিতে হবে। আমাদের মৃত্যুর পর আল্লাহ আমাদেরকে আবার পুনরুজ্জীবিত করবেন এবং সকল কাজের হিসাব নিবেন। ভালো কাজ ও মন্দ কাজ মাপা হবে। একজন একজন করে সকল মানুষের হিসাব নেওয়া হবে। আর এজন্যই এই দিনকে বিচার দিবস বলে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৬ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ২৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৭ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৮ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৩১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩১ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) কঠিন সাধারণত শক্ত হয় কারণ তাদের অণুগুলি শক্তভাবে লেগে করা হয়েছে। পদার্থের অণু যত কাছাকাছি, পদার্থ তত কঠিন। কঠিন পদার্থও তাদের নিজস্ব আকৃতি ধরে রাখতে পারে। একটি পাথর সবসময় একটি পাথরের মত দেখাবে যদি না এটি কিছু ঘটবে। একই একটি হীরা জন্য যায়. এমনকি যখন আপনি একটি কঠিন পদার্থকে একটি পাউডারে পিষে ফেলবেন, তখন আপনি একটি মাইক্রোস্কোপের নীচে সেই কঠিনটির ছোট ছোট টুকরো দেখতে পাবেন। তরল সরে যাবে এবং যেকোনো পাত্রে ভরে যাবে। কঠিন পদার্থ তাদের আকৃতি বজায় রাখে। যেভাবে একটি কঠিন তার আকৃতি ধরে রাখে, একটি কঠিনের ভিতরের পরমাণুগুলিকে খুব বেশি ঘুরতে দেওয়া হয় না। এটি কঠিন পদার্থের অন্যতম শারীরিক বৈশিষ্ট্য। তরল এবং গ্যাসের পরমাণু এবং অণুগুলি লাফাচ্ছে এবং চারপাশে ভাসছে, তারা যেখানে ইচ্ছা সেখানে যেতে পারে। কঠিনের অণুগুলো জায়গায় আটকে থাকে। পরমাণুগুলি এখনও ঘুরছে এবং ইলেকট্রনগুলি এখনও চারপাশে উড়বে, তবে সমগ্র পরমাণু অবস্থান পরিবর্তন করবে না। কঠিন পদার্থ অনেক কিছু দিয়ে তৈরি হতে পারে। তাদের ভিতরে বিশুদ্ধ উপাদান বা বিভিন্ন যৌগ থাকতে পারে। যখন আপনি একটি কঠিন পদার্থে একাধিক ধরণের যৌগ পান তখন তাকে মিশ্রণ বলে। বেশিরভাগ শিলা বিভিন্ন যৌগের মিশ্রণ। কংক্রিট একটি মানবসৃষ্ট মিশ্রণের একটি ভাল উদাহরণ। একটি মিশ্রণের বিপরীত কিছু একটি স্ফটিক বলা হয়. যখন একটি কঠিন পদার্থ একটি বিশুদ্ধ পদার্থ দিয়ে গঠিত হয় এবং ধীরে ধীরে গঠন করে, তখন এটি একটি স্ফটিকে পরিণত হতে পারে। সমস্ত বিশুদ্ধ পদার্থ স্ফটিক গঠন করে না কারণ এটি একটি সূক্ষ্ম প্রক্রিয়া। পরমাণুগুলি নিয়মিত পুনরাবৃত্তিমূলক প্যাটার্নে সাজানো হয় যাকে ক্রিস্টাল জালি বলা হয়। একটি স্ফটিক জালি পরমাণুর একটি খুব সঠিক সংগঠন। একটি ভাল উদাহরণ হল কার্বন। কার্বন আসলে একাধিক ধরণের স্ফটিক জালি তৈরি করে, যদিও বেশিরভাগ উপাদান শুধুমাত্র একটি তৈরি করে। একটি হীরা একটি নিখুঁত স্ফটিক জালি যখন গ্রাফাইট বিন্যাস আণুবীক্ষণিক শীটে গঠিত হয়। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) [[বিষয়শ্রেণী ব্যবহারকারী আলাপ শিরোনাম টেমপ্লেট {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) অক্সিজেন দুটি সাধারণ আকারে আছে। এদুটি হল ডায়াটমিক অক্সিজেন chem>O2O3)। যদিও বড় অণু যেমন O4 এবং O8 খুব বিরল পরিস্থিতিতে ঘটতে পারে। O2 বেশিরভাগ পরিস্থিতিতে একটি বর্ণহীন গ্যাস, কিন্তু যখন এটি তরল হয় তখন এটি নীল হয়ে যায়। ওজোন একটি নীল রঙের তীব্র গন্ধযুক্ত বিষাক্ত গ্যাস। ১৭৭২ সালে, কার্ল ভিলহেল্ম শেলে আবিষ্কার করেন যে, খনিজ অক্সাইড গরম করার ফলে একটি গ্যাস উৎপন্ন হয় যা বাতাসের চেয়ে ভাল দহন সমর্থন করে। তিনি তার পরীক্ষার জন্য এই গ্যাসের একটি বিশুদ্ধ রূপ সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কিন্তু তার ফলাফল প্রকাশের জন্য কয়েক বছর অপেক্ষা করেছিলেন। ১৭৭৪ সালে, জোসেফ প্রিস্টলি স্বাধীনভাবে অক্সিজেন গ্যাস তৈরি এবং সংগ্রহের জন্য অনুরূপ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন। শেলের মতো, তিনি বাতাসের চেয়ে ভাল দহনকে সমর্থন করার জন্য অক্সিজেনের ক্ষমতা প্রদর্শন করেছিলেন। এছাড়াও, তিনি দেখিয়েছিলেন যে অক্সিজেন বাতাসের চেয়ে চারগুণ পর্যন্ত ইঁদুরের জীবনকে সমর্থন করতে সক্ষম। তিনি অবিলম্বে তার ফলাফল প্রকাশ করেন এবং সাধারণত তাকে অক্সিজেনের আবিষ্কারক হিসাবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়। এর নাম কোথা থেকে এসেছে অক্সিজেন গ্রীক থেকে এসেছে এবং এর অর্থ "অ্যাসিড গঠন"। যখন অক্সিজেন নামকরণ করা হয়েছিল, বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন সমস্ত অ্যাসিডে অক্সিজেন থাকে। এখন আমরা জানি যে এটি সত্য নয়, যদিও তাদের অনেকেই করে। উদাহরণস্বরূপ, অ্যাসিটিক অ্যাসিডএবং সালফিউরিক অ্যাসিড অক্সিজেন ধারণ করে, কিন্তু হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডে থাকে না। * পৃথিবীর ভূত্বকের সবচেয়ে সহজলভ্য উপাদান হলো অক্সিজেন। * আমাদের বায়ুমণ্ডলের বেশিরভাগ অক্সিজেন আসে উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ এবং ব্যাকটেরিয়ায় জৈব সংশ্লেষণ থেকে। * মহাবিশ্বের সবচেয়ে সহজলভ্য উপাদানের মধ্যে অক্সিজেন হচ্ছে তৃতীয়। * অক্সিজেন তোমার শরীরের মোট ওজনের ৬১ এর জন্য দায়ী। সারা পৃথিবীতে,ভূত্বক এবং বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন পাওয়া যায়। পৃথিবীপৃষ্ঠের বেশিরভাগ অংশ জুড়ে থাকা জলেও অক্সিজেন থাকে। বিখ্যাত উদ্ভাবকদের জগতে স্বাগতম। সবচেয়ে বড় কিছু আবিষ্কারের পেছনের গল্প কী? এই বইটি পড়লে প্রযুক্তির অগ্রগতি, কে তা উদ্ভাবন করেছিল তার জীবনী, কীভাবে তা আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং কীভাবে তা থেকে আমরা উপকৃত হই সে সম্পর্কে জানতে পারবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) উইলবার রাইট এবং অরভিল রাইট আপনি যদি কোন পাতা জানেন, যা এই বিষয়শ্রেণীর জন্য উপযুক্ত, তাহলে দয়া করা তা পূর্ণ করুন এবং এই বিজ্ঞপ্তি সরান | all বিষয়শ্রেণী:দ্রুত অপসারণের যোগ্য বিষয়শ্রেণী:খালি বিষয়শ্রেণী হিসেবে দ্রুত অপসারণের যোগ্য]] {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) আয়াত: ১২০ রুকূ:১৬ শ্রেণী:মাদানী সূরা পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে আয়াত: ১৬৫ রুকূ: ২০ শ্রেণী:মাক্কী সূরা আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ১১৮ অতঃপর যে জন্তুর উপর আল্লাহর নাম উচ্চারিত হয়, তা থেকে ভক্ষণ কর যদি তোমরা তাঁর বিধানসমূহে বিশ্বাসী হও। ১৩৪ যে বিষয়ের ওয়াদা তোমাদের সাথে করা হয়, তা অবশ্যই আগমন করবে এবং তোমরা অক্ষম করতে পারবে না। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াত: ১২৯ রুকূ: ১৬ শ্রেণী:মদীনা আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াত: ১১০, রুকূ:১২, শ্রেণী:মাক্কী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াত: ১২৩টি, রুকূ: ১০, শ্রেণী: মাক্কী সূরা ১০৩ নিশ্চয় ইহার মধ্যে নিদর্শন রয়েছে এমন প্রতিটি মানুষের জন্য যে আখেরাতের আযাবকে ভয় করে। উহা এমন একদিন, যে দিন সব মানুষেই সমবেত হবে, সেদিনটি যে হাযিরের দিন। ১১১ আর যত লোকই হোক না কেন, যখন সময় হবে, তোমার প্রভু তাদের সকলেরই আমলের প্রতিদান পুরোপুরি দান করবেন। নিশ্চয় তিনি তাদের যাবতীয় কার্যকলাপের খবর রাখেন। ১২১ আর যারা ঈমান আনে না, তাদেরকে বলে দাও যে, তোমরা নিজ নিজ অবস্থায় কাজ করে যাও আমরাও কাজ করে যাই। আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ৪৪ তারা বললঃ এটা কল্পনাপ্রসূত স্বপ্ন। এরূপ স্বপ্নের ব্যাখ্যা আমাদের জানা নেই। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) ; নিত্য ব্যবহার্য সামগ্রীর উদ্ভাবক আয়াত: ১১১ রুকূ: ১২ শ্রেণী:মাক্কী সূরা সিজদাহ্‌র সংখ্যা পরম করুনাময়, পরম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি ৪৯ তারা বলেঃ যখন আমরা অস্থিতে পরিণত ও চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাব, তখনও কি নতুন করে সৃজিত হয়ে উত্থিত হব? {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ মনে রাখবেন, এই অধিকারটি আপনার অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটাবে না বা আপনার সম্পাদনাতেও প্রভাব ফেলবে না। আপনি যদি এই ব্যবহারকারী অধিকারটি না চান তাহলে যেকোন সময় যেকোন প্রশাসককে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে অধিকারটি প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করুন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াত: ১১২ রুকূ শ্রেণী:মাক্কী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াত: ৭৮, রুকূ: ১০, শ্রেণী:মাদানী সূরা, সিজদাহ্‌র সংখ্যা: আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ৭২ যখন তাদের কাছে আমার সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ আবৃত্তি করা হয়, তখন তুমি কাফেরদের চোখে মুখে অসন্তোষের লক্ষণ প্রত্যক্ষ করতে পারবে। যারা তাদের কাছে আমার আয়াত সমূহ পাঠ করে, তারা তাদের প্রতি মার মুখো হয়ে উঠে। বলুন, আমি কি তোমাদেরকে তদপেক্ষা মন্দ কিছুর সংবাদ দেব? তা আগুন; আল্লাহ কাফেরদেরকে এর ওয়াদা দিয়েছেন। এটা কতই না নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তনস্থল। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াত: ৬৯, রুকূ শ্রেণী: মাক্কী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। ৪ যারা মন্দ কাজ করে, তারা কি মনে করে যে, তারা আমার হাত থেকে বেঁচে যাবে? তাদের ফয়সালা খুবই মন্দ। all বিষয়শ্রেণী:দ্রুত অপসারণের যোগ্য বিষয়শ্রেণী:অনুপস্থিত ফাইল হিসাবে দ্রুত অপসারণের যোগ্য]] {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) [[বিষয়শ্রেণী:ইন্টারফেস প্রশাসক হওয়ার সফল আবেদন]] আমার ইন্টারফেস প্রশাসকত্বের মেয়াদ ইতোমধ্যে গত ২ তারিখে শেষ হয়ে গিয়েছে, উইকিঅভিধানের ইন্টারফেস নিয়ে কয়েকদিন যাবত একটু বেশিই ব্যস্ত ছিলাম বলে হুঁশ ছিলনা আরকি । আমি এর আগে ২০২১ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত দুই মেয়াদে উইবইয়ের ইন্টাফেস প্রশাসক ছিলাম। প্রকল্পটি ছোট হলেও এর ইন্টারফেস দেখভাল করার জন্য ন্যূনতম একজন ইন্টারফেস প্রশাসক প্রয়োজন। আমি সম্প্রদায়ের কাছে তৃতীয় মেয়াদে ইন্টারফেস প্রশাসকত্বের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করছি। যদিও এটি মেয়াদ বৃদ্ধি না, একপ্রকার নতুন করে চাওয়ার মত হয়ে যাচ্ছে। আশা করি সম্প্রদায়ের সদস্যগণ তাদের সুচিন্তিত মতামত প্রদান করবেন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) আয়াত: ৩০, রুকূ শ্রেণী: মাক্কী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াত: ৫৪, রুকূ শ্রেণী:মাক্কী সূরা পরম করুনাময়, পরম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) //এই সরঞ্জাম দিয়ে সম্পাদক লোড না করে সম্পাদনা সম্ভব title আপনার পরিবর্তন সংরক্ষণ করুন', title নতুন উইকিপাঠ্যের প্রাকদর্শন করুন' title বর্তমান সংস্করণ ও আপনার সংস্করণে পার্থক্য দেখুন' title সম্পাদনা বাক্স বন্ধ করুন ও সকল পরিবর্তন বাতিল করুন', title পুরো অনুচ্ছেদ সম্পাদনা করুন (আভ্যন্তরীণ অনুচ্ছেদসহ)' {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) * প্রারম্ভিক পরিকল্পনা সম্পূর্ণ হয়েছে}} * উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের সাথে যোগাযোগ সম্পূর্ণ হয়েছে}} * ইভেন্টের পাতা তৈরি সম্পূর্ণ হয়েছে}} * পাতার তালিকা তৈরি করা হচ্ছে}} * সাইট নোটিশ প্রদান সম্পূর্ণ হয়েছে}} * নজর তালিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া সম্পূর্ণ হয়েছে}} * মেইলিং লিস্টে মেইল করা সম্পূর্ণ হয়েছে}} * বাংলা উইকিপিডিয়ার আলোচনাসভায় বার্তা প্রদান ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বার্তা প্রদান সম্পূর্ণ হয়েছে}} * গণবার্তা প্রেরণ সম্পূর্ণ হয়েছে}} * অংশগ্রহণকারীদের তালিকা পাতার জন্য অপব্যবহার ছাঁকনি সক্রিয় করণ সম্পূর্ণ হয়েছে}} * পর্যালোচনা পাতার জন্য অপব্যবহার ছাঁকনি সক্রিয়করণ সম্পূর্ণ হয়েছে}} * অবদান নজরে রাখা ও পর্যালোচনা * ফলাফল প্রস্তুত করা ও প্রকাশ করা {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) :*অবস্থানগত পরামিতিগুলির ক্রম পরিবর্তন করা যাবে না text অবশ্যই by এর পূর্বে থাকবে। text অথবা 1 যে লেখাকে উক্তি হিসেবে দেখতে চান। source লেখাটি যে উৎস থেকে উদ্ধৃত করা হয়েছে। উৎসটি স্বতন্ত্র ব্যবহারকারীর নাম না হলে বা একটি সম্পূর্ণ স্বাক্ষর কপি-পেস্ট করার সময় by এর পরিবর্তে ব্যবহার করুন। oldid সংস্করণের স্থায়ী সংযোগের আইডি ts পরামিতি ব্যবহার না করলে এটি প্রদর্শিত হবে না) cfg['error_category ত্রুটিসহ টেমপ্লেটশৈলী টেমপ্লেট ব্যবহার করে' cfg['default_category টেমপ্লেটশৈলী ব্যবহার করা টেমপ্লেট' cfg['protection_conflict_category ভিন্ন সুরক্ষা স্তরসহ টেমপ্লেটশৈলী ব্যবহার করা টেমপ্লেট' cfg['missing_padlock_category তালা ছাড়া টেমপ্লেটশৈলী ব্যবহার করা টেমপ্লেট' {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রতিযোগিতা মূলত স্বেচ্ছাসেবকদের দ্বারা আয়োজিত, এবং আয়োজকগণ নিজস্ব বিবেচনার ভিত্তিতে প্রতিযোগিতার যেকোন নিয়ম পরিবর্তন বা বাতিল বা পুরো প্রতিযোগিতাটিই বাতিল করার অধিকার রাখেন, এমনকি এটি শুরুর পরেও। আয়োজক সংস্থা হিসেবে প্রতিযোগিতা সংক্রান্ত যে কোন ধরণের বিতর্ক বা দ্বন্দ্ব নিরসনে উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। এবং এই পাতার নিয়ম বা অন্য কোন কিছু কোন সংস্থার সাথেই আইনত সম্পর্ক তৈরি করার কোন প্রস্তাব নয়। default উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২/অংশগ্রহণকারী page উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২/অংশগ্রহণকারী buttonlabel নাম যোগ করতে এখানে ক্লিক করুন | header অফলাইন সম্পাদনাসভায় উইকিমিডিয়ানরা নতুন পাতা তৈরি করছেন! # অংশ নিতে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ বা লগ-ইন করুন, আইপি থেকে করা সম্পাদনা প্রতিযোগিতায় গণ্য হবে না। # পাতাগুলো সম্পূর্ণ অনুবাদ করতে হবে, অসম্পূর্ণ-অর্ধ অনুবাদ গ্রহণযোগ্য হবে না। # যান্ত্রিক অনুবাদ বা গুগল অনুবাদ ইত্যাদির মত অনুবাদ কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। যান্ত্রিক কোনো অনুবাদক ব্যবহার করলে নিজে পড়ে সংশোধন করে নিন, অনুবাদ বোধগম্য হচ্ছে কিনা। # যত খুশি পাতা অনুবাদ করা যাবে। # প্রতিযোগীতার পর্যালোচকরাও এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন, তবে কখনোই নিজের লিখিত পাতা নিজে পর্যালোচনা করা যাবে না। * ১ম স্থান অধিকারকারী ― ১৫০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * ২য় স্থান অধিকারকারী ― ১০০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * ৩য় স্থান অধিকারকারী ― ৮০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * ৪র্থ ও ৫ম স্থান অধিকারকারী (২ জন) ― ৫০০ টাকার গিফট ভাউচার ও মুদ্রিত সনদপত্র * কমপক্ষে একটি পাতা গৃহীত হলে ― ডিজিটাল সনদপত্র * বি.দ্র. মোট যোগকৃত বাংলা শব্দ সংখ্যার ভিত্তিতে বিজয়ীদের ক্রম নির্ধারিত হবে। (উদা ক" ৫০০ শব্দের ৪টি পাতা অনুবাদ করল খ" ১০০ শব্দের ১০টি পাতা অনুবাদ করল। এই ক্ষেত্রে "ক" প্রথম ও "খ" দ্বিতীয় হবেন। default উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২/অংশগ্রহণকারী page উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২/অংশগ্রহণকারী buttonlabel নাম যোগ করতে এখানে ক্লিক করুন আমি অনেকগুলো লেখা জমা দিয়েছি। এর কয়েকটার পয়েন্ট দেওয়া হয় নাই। পয়েন্ট না দেওয়ার কারণ লিখে দিলে ভালো হতো। আমি একটা বই যোগ করতে চাই। ২টি নিবন্ধ পর্যালোচনা করতে পারেন টাউন হল, রংপুর কে রংপুর টাউন হল এ স্থান্তর আরও কিছু বই যুক্ত করুন আজ সনদপত্রটি হাতে পেয়েছি। সনদপত্রের জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্রাথমিকভাবে জমাদানকৃত পাতাগুলো ফাউন্টেনে পর্যালোচনা করা হবে এবং গৃহীত পাতাগুলো পরবর্তীতে এই পাতার তালিকা অনুচ্ছেদে যুক্ত করা হবে। * পাতাগুলো পর্যালোচনা করার সময় লক্ষ্য করা সেগুলো যথাযথভাবে প্রতিযোগীতার নিয়মাবলী অনুসরণ করে তৈরি করা হয়েছে কিনা। * পাতাগুলোতে আন্তউইকি সংযোগ দেওয়া হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া। * পাতাগুলোর আলাপ পাতায় প্রতিযোগীতার টেমপ্লেট যোগ করা হয়েছে কিনা। * প্রতিযোগীতার মূল আলাপ পাতায় কোন প্রতিযোগীর কোন প্রশ্ন বা সমস্যার উত্তর প্রদান করা। * প্রতিযোগীতা শেষে গৃহীত পাতাগুলো শব্দসংখ্যা সহ নিচের তালিকায় যোগ করা। গণিতের বিখ্যাত উপপাদ্য/e একটি অমূলদ সংখ্যা]] কীভাবে একটি প্রবন্ধ লিখবেন/মৌলিক ধারণা]] মৌলিক লেখা/কিভাবে পৃষ্ঠাটি চালু করবেন]] গণিতের বিখ্যাত উপপাদ্য/π একটি অমূলদ সংখ্যা]] কীভাবে একটি প্রবন্ধ লিখবেন/প্রবন্ধ নিয়ে পাঁচটি পয়েন্ট]] কীভাবে একটি প্রবন্ধ লিখবেন/প্রবন্ধের প্রকারভেদ]] বিশ্বজুড়ে ইসলাম/আল ওয়ালিদ বিন তালাল]] উইকিবইয়ের ব্যবহার/স্ক্রিপ্টিং ও মিডিয়াউইকি এপিআই]] ক্রিয়েটিভ কমন্সের ইতিহাস/ক্রিয়েটিভ কমন্সের লক্ষ্য]] ক্রিয়েটিভ কমন্সের ইতিহাস/ক্রিয়েটিভ কমন্স সংস্থা]] ক্রিয়েটিভ কমন্সের ইতিহাস/ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স]] কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি ও পরিষেবা]] {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) যদি এটি কোনও ব্যবহারকারীর লিংক হয় এই ব্যবহারকারী কি ইন্টারফেস প্রশাসক? এই ব্যবহারকারী কি ন্যায়পাল কমিশনের সদস্য? এই ব্যবহারকারী কি বৈশ্বিক প্রশাসক? ব্যবহারকারীর প্রধান পাতার লিংক ব্যতীত নির্দিষ্ট পাতাগুলি চিহ্নিত করবেন না। পরীক্ষা শেষ হয়েছে, এখন নোড যোগ করুন {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি ও পরিষেবা {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) * আপনার পছন্দসই পাতার পাশে থাকা ইংরেজি উইকিবইয়ের পাতাটি নতুন একটি ট্যাবে ওপেন করুন ও পাতায় থাকা সম্পাদনা আইকনে ক্লিক করে পুরো পাতার পাঠ্য কপি করুন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) ক্রিয়েটিভ কমন্সের ইতিহাস/ক্রিয়েটিভ কমন্সের লক্ষ্য}} ক্রিয়েটিভ কমন্সের ইতিহাস/ক্রিয়েটিভ কমন্স সংস্থা}} ক্রিয়েটিভ কমন্সের ইতিহাস/ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) অতীত সম্পর্কে আমরা কিভাবে জানতে পারি? তার জন্য আমরা বহু বছর আগের বিদ্যমান বস্তুগুলির অবশিষ্টাংশ অধ্যয়ন করে থাকি। ধ্বংসাবশেষ প্রত্নতত্ত্ববিদ, ইতিহাসবিদ এবং অন্যান্য পন্ডিতদের দুই হাজার বছর আগের জীবন সম্পর্কে প্রচুর তথ্য দিয়েছে। এই বিভাগে এই অবশিষ্টাংশের চেয়ে অনেক হাজার হাজার বছরের পুরানো বিষয়গুলি অধ্যয়ন করা নিয়ে আলোচনা করা হবে। পৃথিবী সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে তার পৃষ্ঠে প্রথম প্রাণের আবির্ভাব পর্যন্ত যে বিশাল পরিমাণ সময় রয়েছে তা বোঝা কঠিন। এটি পৃথিবীর ইতিহাসকে ২৪ ঘন্টার দিন হিসাবে ভাবতে সাহায্য করতে পারে। মানুষ কেবল সেদিনের শেষ মিনিটেই আবির্ভূত হয়। আমরা যদি পৃথিবীতে এমন নবাগত হই, তাহলে আমাদের আগে যে বিশাল সময় অতিবাহিত হয়েছিল, সে সম্পর্কে আমরা কীভাবে জানব? সুদূর অতীতের কথা ঐতিহাসিকরা কীভাবে জেনেছি? আসুন এবার দেখে নেওয়া যাক, কিভাবে আমরা বড় অণু তৈরি করবো? উত্তর প্রায় সকলেই সঠিক দিয়েছেন ছোট ছোট পরমাণুর সাহায্যে। প্রথম জৈব অণুগুলি সম্ভবত খুব সাধারণ কার্বন-ভিত্তিক অণু ছিল যা কয়েকটি পরমাণু দিয়েই তৈরি হয়েছিল। এই অণুগুলি তখন অন্যান্য সাধারণ অণুগুলির সাথে মিলিত হয়ে আরও জটিল অণুর তৈরি করে। বহু বছর ধরে সম্ভবত ট্রিলিয়ন বছর ধরে রাসায়নিক বিক্রিয়া তারপর আরও জটিল অণু, এবং আরও স্থিতিশীল অণু এভাবে গঠিত। সমস্ত জীবন্ত বস্তু জৈব অণু নিয়ে গঠিত, যা কার্বন উপাদানকে কেন্দ্র করে। অতএব, এটি সম্ভবত জৈব অণুগুলি কোষের আগে বিবর্তিত হয়েছিল, সম্ভবত ৪ বিলিয়ন বছর আগে। জীবনের এই কাঠামো ব্লকগুলি কীভাবে প্রথম তৈরি হয়েছিল? বিজ্ঞানীরা মনে করেন, বজ্রপাতের ফলে পৃথিবীর প্রথম দিকের বায়ুমণ্ডলে রাসায়নিক বিক্রিয়া দেখা দেয়। প্রাথমিক বায়ুমণ্ডলে অ্যামোনিয়া, মিথেন, জলীয় বাষ্প এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের মতো গ্যাস ছিল। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেন যে এটি অজৈব রাসায়নিক থেকে জৈব অণুগুলির একটি "স্যুপ" তৈরি করেছিল। ১৯৫৩ সালে, বিজ্ঞানী স্ট্যানলি মিলার এবং হ্যারল্ড উরের এই অনুমান পরীক্ষা করার জন্য তাদের কল্পনা ব্যবহার করেছিলেন। তারা জৈব অণু এইভাবে সৃষ্টি হতে পারে কিনা তা দেখার জন্য একটি পরীক্ষা তৈরি করেন (নীচের চিত্রটি দেখুন)। তারা পৃথিবীর প্রাথমিক বায়ুমণ্ডল প্রতিনিধিত্ব করার জন্য গ্যাসের মিশ্রণ ব্যবহার করেছিল। তারপরে, তারা বজ্রপাতের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য গ্যাসগুলির মধ্য দিয়ে স্পার্ক পাঠান। তারা পর্যবেক্ষণ করেছিলেন, এতে এক সপ্তাহের মধ্যে বেশ কয়েকটি সাধারণ জৈব অণু গঠিত হয়েছিল। কোন জৈব অণু প্রথম সৃষ্টি হয়েছিল? জেনেটিক তথ্য সংরক্ষণ এবং কোষের রাসায়নিক কাজ সম্পাদনের জন্য জীবন্ত বস্তুগুলির জৈব অণুর প্রয়োজন হয়। আধুনিক জীবগুলি রাসায়নিক বিক্রিয়াকে অনুঘটক করার জন্য জেনেটিক তথ্য এবং প্রোটিন সংরক্ষণ করতে ডিএনএ ব্যবহার করে। ডিএনএ বা প্রোটিন কি প্রথমে বিবর্তিত হয়েছিল? এটি মুরগি না ডিম প্রথমে এসেছিল কিনা তা জিজ্ঞাসা করার মতো। ডিএনএ এনকোড করে ডিএনএ তৈরি করার জন্য প্রোটিন এবং প্রোটিনের প্রয়োজন হয়, তাই প্রতিটি ধরণের জৈব অণুর নিজস্ব অস্তিত্বের জন্য অন্যের প্রয়োজন হয়। এই দুটি অণুর মধ্যে যে কোনও একটি কীভাবে অন্যটির আগে বিবর্তিত হতে পারে? ডিএনএ বা প্রোটিনের পরিবর্তে অন্য কোনও জৈব অণু কি প্রথমে বিকশিত হয়েছিল? কিছু বিজ্ঞানী অনুমান করেন যে আরএনএ সম্ভবত প্রথম জৈব অণু যা বিকশিত হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে, তারা মনে করে যে প্রাথমিক জীবন শুধুমাত্র আরএনএর উপর ভিত্তি করে ছিল এবং ডিএনএ ও প্রোটিনগুলি পরে বিকশিত হয়। একে বলা হয় আরএনএ ওয়ার্ল্ড হাইপোথিসিস। আরএনএ-ই কেন? এটি জেনেটিক নির্দেশাবলী (যেমন- ডিএনএ) এনকোড করতে পারে এবং কিছু আরএনএ রাসায়নিক বিক্রিয়া (যেমন- প্রোটিন) বহন করতে পারে। অতএব, এটি মুরগি-বা-ডিমের সমস্যার সমাধান করে যার মধ্যে এই দুটি অণুর মধ্যে কোনটি প্রথমে এসেছিল। অন্যান্য প্রমাণগুলিও পরামর্শ দেয় যে আরএনএ জৈব অণুগুলির মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন হতে পারে। এটি মিডিয়াউইকি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি বিনামূল্যের নির্দেশিকা। মিডিয়াউইকি সফটওয়্যার দ্বারা উইকিপিডিয়া, উইকিবই ও অন্যান্য উইকিমিডিয়া প্রকল্প চালিত হয়। বইটি মিডিয়াউইকি মার্কআপ, মিডিয়াউইকি দ্বারা চালিত উইকিগুলি পড়া ও সম্পাদনা করা নিয়ে রচিত হয়েছে। মিডিয়াউইকির প্রশাসন ও উন্নয়ন এই বইয়ের আলোচ্য বিষয় নয়। আপনি হয়তো উইকিপিডিয়ার মতো কিছু সাইট বা উইকি দেখেছেন যা চালিত হয় মিডিয়াউইকি সফ্টওয়্যার দ্বারা। কিন্তু আপনি জানেন না এই সাইটগুলোতে কিভাবে কি করতে হয় কারণ আপনি এটাও জানেন না যে এই সাইটগুলোতে থাকা বিভিন্ন লিঙ্ক, বোতাম –এগুলো কি এবং এগুলো কি কাজ করে। এই উইকিবইটি এই সফ্টওয়্যারের নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য এবং এতে সমস্ত মৌলিক বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করা হয়েছে। নিম্নে মিডিয়াউইকিতে বিদ্যমান টেক্সট ফরম্যাটংয়ের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হল: অন্যান্য টেক্সট ফরম্যাটিং যেমন আন্ডারলাইন বা উদ্ধৃতি (ব্লককোট) এইচটিএমএল ট্যাগ ব্যবহার করে করতে হয়, যার মধ্যে আন্ডারলাইনের জন্য U, টাইপরাইটার টেক্সটের জন্য TT, কেটে দেওয়া লেখার (স্ট্রাইকথ্রু) এর জন্য S, নিম্ন সূচকের জন্য SUB এবং উপরের সূচকের জন্য SUP। এইচটিএমএল এবং সিএসএস ব্যবহার করেও টেক্সট ফরম্যাটিং করা যায়। সবচেয়ে দরকারী কিছু এইচটিএমএল উপাদান হল: | উইকির প্রভাব এইচটিএমএলের থেকে আলাদা উইকিতে, PRE উপাদানের মধ্যে লেখাটিকে NOWIKI উপাদানের মধ্যে আছে বলে বিবেচনা করা হয়, যা যা এইচটিএমএল এবং উইকি মার্কআপকে ব্যাখ্যাহীন রেখে দেয়। | ক্যাসকেডিং স্টাইল শীট সিএসএস ব্যবহার করে ইচ্ছেমতো শৈলী দেওয়া যেতে পারে। | ক্যাসকেডিং স্টাইল শীট সিএসএস ব্যবহার করে ইচ্ছেমতো শৈলী দেওয়া যেতে পারে। কিছু এইচটিএমএল উপাদান অনুমোদিত নয়, যেমন A এবং IMG। একটি উইকি মার্কআপের এর উদাহরণ: এই মার্কআপটি যা প্রদর্শন করবে: [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ noinclude> {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) স্নাতক স্তরের একটি উন্মুক্ত পাঠ্যবই এটি বর্তমানে একটি প্রাথমিক খসড়া যার সম্পাদনা অব্যাহত থাকবে৷ অধ্যায় ১১ গণমাধ্যম আইন এবং নীতিশাস্ত্র {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ২৫ কে ৪ দিয়ে গুণ করা ২৫ কে চারবার যোগ করার সমান। গুণের ক্ষেত্রে সামনে পিছনে বা আগে পরে সংখ্যা বসানোটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। ২ × ৩ যা ৩ × ২ তাই। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ভ্যানডিয়াম ধাতুটি দেখতে চকচকে, হালকা ধূসর, নমনীয়। ধাতব অবস্থায় এটি কঠিন পদার্থ এবং সাধারণ তাপমাত্রায় ধাতুটি দেখতে গাঢ় নীল-ধূসর রঙের। এর গলনাঙ্ক প্রায় ১,৯০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং এর স্ফুটনাঙ্ক প্রায় ৩,০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১৮০১ সালে আন্দ্রেজ মানুয়েল ডেল রিও সর্বপ্রথম ভ্যানাডিয়াম আবিষ্কার করেছিলেন। কিন্তু তিনি নিশ্চিত হবার জন্য খনিজের একটি নমুনা প্যারিসের গবেষণাগারে পাঠিয়ে দেন। ফরাসি রসায়নবিদরা জানায় তিনি কিছু ভুল করেছেন। ঐ খনিজে ক্রোমিয়ামের মতো কিছু রয়েছে, ভ্যানডিয়াম নয়। আন্দ্রেজ তার দাবি ছেড়ে দেন। ১৮৩০ সালে স্টকহোমে সুইডিশ রসায়নবিদ নীলস গ্যাব্রিয়াল সেফস্ট্রোম নতুন করে ভ্যানাডিয়াম আবিষ্কৃার করেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে স্ক্যান্ডিনেভিয়ায় ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের দেবীর নাম 'ভ্যানাডিস'। তার নামানুসারে মৌলের নামকরণ করা হয়েছিল 'ভ্যানাডিয়াম'। * স্থলে বসবাসকারী প্রাণীদের তুলনায় সামুদ্রিক প্রাণীদের মধ্যে বেশি পরিমাণে ভ্যানাডিয়াম পাওয়া যায়। * ডেল রিওর নামানুসারে এই মৌলের নাম প্রথমে "রিওনিয়াম" রাখা হয়েছিল কিন্তু পরে পরিবর্তন করে 'ভ্যানাডিয়াম' নাম রাখা হয়। * বিশ্বের বেশিরভাগ ভ্যানডিয়াম আকরিক দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন এবং রাশিয়া এই তিনটি দেশ থেকে উত্তোলন করা হয়। ভ্যানডিয়াম বিষাক্ত হতে পারে কিন্তু এর প্রভাব খুব গুরুতর নয়। বেশি পরিমাণ ভ্যানডিয়ামের গুঁড়োর উপস্থিতিতে শ্বাস নিলে এটি ফুসফুসের ক্ষতি করতে পারে। সুরক্ষা বিধি না মেনে ভ্যানাডিয়াম নিয়ে প্রতিদিন কাজ করলে এটি বিপজ্জনক হতে পারে। স্ট্রনসিয়াম একটি রাসায়নিক মৌল যার প্রতীক Sr এবং পারমাণবিক সংখ্যা ৩৮। এটি অন্যান্য মৌলের সাথে খুব সহজে বিক্রিয়া করে। স্ট্রনসিয়াম রূপালী-সাদা হলুদাভ রঙের ধাতু। এটি একটি নরম ধাতব মৌল। রাসায়নিকভাবে অত্যন্ত সক্রিয় ধাতু। ১৭৯০ সালে অ্যাডায়ার ক্রফোর্ড স্কটল্যান্ডের স্ট্রনসিয়ানের কাছে একটি খনির খনিজে স্ট্রনসিয়াম মৌলের সন্ধান পান। সেই সময় বিজ্ঞানীরা মনে করতেন স্ট্রনসিয়াম এবং বেরিয়াম একই মৌল। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে স্কটল্যান্ডের একটিি গ্রামের নাম স্ট্রনসিয়ান। সেখানকার একটি সীসার খনির আকরিক থেকে স্ট্রনসিয়াম আবিষ্কৃত হয়েছিল। তাই স্ট্রনসিয়ান গ্রামের নাম অনুসারে ধাতুটির নামকরণ করা হয় স্ট্রনসিয়াম। * স্ট্রনসিয়ামের রূপালী সাদা রঙ রয়েছে। বাতাসের সংস্পর্শে এলে এটি হলুদ হয়ে যায়। * ধাতুটি ক্যালসিয়ামের থেকে নরম এবং বেরিয়ামের থেকে শক্ত। * স্ট্রনসিয়ামের প্রাথমিক ব্যবহার ছিল রঙিন টেলিভিশনের মধ্যে থাকা ক্যাথোড-রশ্মির কাচ নলে, যেখানে এটি এক্স-রে নির্গমনকে বাধা দেয়। আতশবাজিতে লাল রঙের জন্য স্ট্রনসিয়ামের লবণ ব্যবহার করা হয়। সংবেদনশীল দাঁতের জন্য যে টুথপেস্ট ব্যবহার করা হয় তাতে স্ট্রনসিয়াম ক্লোরাইড থাকে। সাধারণত এটি স্বাস্থ্যের পক্ষে বিপজ্জনক নয়। তবে স্ট্রনসিয়াম যৌগের গুঁড়োর উপস্থিতিতে শ্বাস নিলে সেটা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে। টাংস্টেন একটি ভারী ধাতু। এর রঙ ধূসর থেকে সাদা হতে পারে। বিশুদ্ধ টাংস্টেন নরম ধাতু। বিশুদ্ধ অবস্থায় ধাতুটি এতটাই নরম যে একে করাত দিয়ে সহজেই কাটা যায়। তবে টাংস্টেন কার্বাইড অত্যন্ত শক্ত এবং এটি কাটা খুব কঠিন। ১৭৮৩ সালে দু'জন স্প্যানিশ রসায়নবিদ যোয়ান জোস এলুয়ার এবং ফাউস্ট এলুয়ার সর্বপ্রথম বিশুদ্ধ টাংস্টেন ধাতুকে আলাদা করতে সক্ষম হন। সম্পর্কে এই দুই রসায়নবিদ সহোদর। উলফ্রামাইট খনিজে টাংস্টেন সর্বপ্রথম পাওয়া গিয়েছিল। "উলফ্রামাইট" মানে "টিনের গ্রাসকারী।" ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে টাংস্টেন এর নামটি এসেছে সুইডিশ শব্দ টাং স্টেন থেকে যার অর্থ "ভারী পাথর"। টাংস্টেনের জার্মান নাম উলফ্রাম এর থেকেই এই মৌলের প্রতীক "W" রাখা হয়। * সমস্ত ধাতুর মধ্যে টাংস্টেনের গলনাঙ্ক সর্বোচ্চ। এর গলনাঙ্ক ৩৪২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া ক্যালিফোর্নিয়া, কলোরাডো, দক্ষিণ কোরিয়া, বলিভিয়া, রাশিয়া এবং পর্তুগালে টাংস্টেনের খনিজ ভান্ডার রয়েছে। টাংস্টেনের গলনাঙ্ক অনেক বেশি। তাই ভাস্বর আলোর বাল্ব ফিলামেন্টে টাংস্টেন ব্যবহৃত হয়। যেহেতু ভাস্বর আলোর বাল্বে বিদ্যুৎ শক্তি বেশি খরচ হয় তাই আজকাল এই বাল্বের ব্যবহার কম দেখা যায়। ফ্লুরোসেন্ট আলোর বাল্ব, টেলিভিশন এবং এক্স-রে টিউবও টাংস্টেন ব্যবহৃত হয়। টাংস্টেন ধাতুর মধ্য দিয়ে যখন বৈদ্যুতিক প্রবাহ যায়, তখন এটি খুব গরম হয়। সেইসময় এটি স্পর্শ করলে পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বিয়োগ হল একটি সংখ্যা থেকে অন্য সংখ্যা বের করার একটি উপায়। এটি যোগ করার বিপরীত প্রক্রিয়া। বিয়োগ করার জন্য বিয়োগ চিহ্ন চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। তোমার কাছে যদি ৫ টি আপেল থাকে এবং তোমার বন্ধুকে ৩টি আপেল সিয়ে দাও, তাহলে তোমার কাছে ২টি আপেল থাকবে। এটি গণিতের মাধ্যমে প্রকাশ করলে হয় ৫ ৩ ২ বিয়োগ করার সময় ক্রম গুরুত্বপূর্ণ। ক্রমকে খেয়াল রেখে বিয়োগ করবে। যেমন ৩ ২ এর পরিবর্তে তুমি ২ ৩ লিখতে পারবে না। কেননা এদের মান ভিন্ন হবে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সময়ের একেবারে প্রাথমিক স্তর থেকে, মানুষ সবসময় সমস্যা সমাধানের নতুন উপায়, আরও বেশি উৎপাদনশীল হবার উপায়, সংখ্যা নিয়ে দ্রুত কাজ করার উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছে, এবং সেইসঙ্গে তথ্য সংরক্ষণের আরও ভাল উপায় উদ্ভাবনের চেষ্টা করেছে। প্রাথমিক মানব গণনা পদ্ধতি অ্যাবাকাস থেকে শুরু করে, স্লাইড-রুল এবং তারপরে ক্যালকুলেটর, এইভাবে মানুষের মনের শক্তিকে প্রসারিত করার জন্য আরও জটিল সরঞ্জামগুলির ক্রমাগত উদ্ভাবন কখনও থামেনি। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} * ফিডো (এফআইডিও আইবিএম 'ডস' এর জন্য, মূল লেখক সাইমন হুইটন-স্মিথ * প্যাচেস আইবিএম 'ডস' এর জন্য এবং ফিডোকে প্রতিস্থাপিত করে এসেছিল, মূল লেখক সাইমন হুইটন-স্মিথ * গ্রাস্প আইবিএম 'ডস' এর জন্য, মূল লেখক বয়েড মুনরো * জেইএস২ আইবিএম এমভিএস এর জন্য * জেইএস৩ আইবিএম এমভিএস এর জন্য * এএসপি হাস্প এর মতই কিন্তু সংযুক্ত প্রসেসরেও কাজ করত, জেইএস৩ তে আগে ব্যবহৃত হতো আইবিএম ৩৬০-এ, মূল মেমোরি ছিল খুব কম, এবং যেহেতু সিস্টেমগুলি বেশ ধীরে কাজ করত, অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম থেকে ইনপুট এবং আউটপুটকে পৃথক করা বেশ শক্ত হয়ে পড়ত, এগুলি সহজ করার দরকার হয়ে পড়েছিল। ডস সিস্টেমের জন্য, আইবিএম ব্যবহার করত পাওয়ার। এটি একটি বাহুল্যপূর্ণ সিস্টেম যেটিতে প্রচুর সংস্থান (রিসোর্স) দরকার হত। এই বাধা কাটিয়ে ওঠার জন্য তৈরি হল গ্রাস্প (একজন অস্ট্রেলিয়ান, বয়েড মুনরোর ডিজাইন করা) এবং এর কিছু পরেই এল ফিডো (ফাস্ট ইনক্রিজ ইন ডিভাইস আউটপুট অর্থাৎ ডিভাইস আউটপুট দ্রুত বৃদ্ধি ডিজাইন করেছিলেন সাইমন হুইটন-স্মিথ)। ফিডো এবং গ্রাস্প দুটিই খুব ছোট ছিল, কিন্তু বড় আইবিএম সিস্টেমের সাথে, আরও বিকল্পের প্রয়োজন ছিল। প্যাচেস (বর্ধিত সিস্টেমে শক্তিশালী সংযুক্ত চেকিং) এ শ্যাডো টেলিপ্রসেসিং কন্ট্রোল প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হল এবং এটি ফিডোকে প্রতিস্থাপন করল। ফিডো এবং প্যাচেস, সেইসাথে শ্যাডোর নামকরণ করা হয়েছিল লেখকের কুকুরের নামে। * ব্যাটস (বিএটিএস মৌলিক অতিরিক্ত টেলিপ্রসেসিং পদ্ধতি * শ্যাডো অনলাইন ডিভাইস (উফ) এর ক্ষেত্রে আধা অনুসন্ধানমূলক পথ, মূল লেখক সাইমন হুইটন-স্মিথ * ব্রাউনস অপারেটিং সিস্টেম - আইবিএম ৩৬০-এ, মূল মেমোরি ছিল খুব কম। সিআরটি এবং ভিডিইউ যন্ত্র ব্যবহার করে, স্থান সংরক্ষণের জন্য খুব সতর্ক হয়ে প্রোগ্রামিং করার প্রয়োজন পড়ত। একাধিক টার্মিনালের জন্য প্রোগ্রাম লেখার সময় আইবিএম অ্যাক্সেস পদ্ধতি বিটিএএম ব্যবহার করা খুব কঠিন ছিল। তাই নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা শুরু করা হল। ব্যাটস ছিল এরকম একটি প্রচেষ্টা। সিআইসিএস ছিল আইবিএম এর পরিগৃহীত ব্যবস্থা, কিন্তু কার্যসম্পাদন ভিত্তিক হলেও এটি ছিল বড় এবং ব্যবহার করার ক্ষেত্রে ছিল জটিল। কার্যসম্পাদনের বিপরীতদিকে, শ্যাডো ছিল কথোপকথনমূলক, ছোট, ব্যবহারে সহজ এবং খুব নির্ভরযোগ্য। যখন আইবিএম ৩৭০ ফলপ্রসূ হয়ে উঠল, তখন মেমরি খুব বেশি ছিলনা। এইসময় মৌলিক অ্যাক্সেস পদ্ধতির (বিটিএএম) ব্যবহার কমে গেল, এই সঙ্গে ভিটিএএম এর মত আরও উন্নত পদ্ধতি, শুধুমাত্র বিটিএএম নয়, টিসিএএম এবং কিউটিএএম-এর মত পদ্ধতিকেও প্রতিস্থাপিত করল। ওয়ার্কস রেকর্ড সিস্টেম এটি একটি বহু ব্যবহারকারী ইন্টার-অ্যাক্টিভ স্প্রেডশীট অ্যাপ্লিকেশন ১৯৭৪ সালে, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থউইচের চেশায়ারের আইসিআই মন্ড বিভাগে উৎপাদিত ১৯৭০ এর দশকের গোড়ার দিকে, ক্যাপেক্স-এর ক্লিফ মায়ার্স, আইবিএম-৩৬০-বিশ্বের জন্য একটি প্রাথমিক এবং কার্যকর স্প্রেডশীট প্রকাশ করেছিলেন। ক্যাপেক্স যখন কম্পিউটার অ্যাসোসিয়েটসের সাথে একীভূত হয়ে গেল, তখন এটি রজার স্প্রাভা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ফ্লেক্সিগ্রাফে বিকশিত হয়েছিল। একটি ঋণাত্বক সংখ্যা যোগ এবং একটি ধনাত্মক সংখ্যা বিয়োগ করলে একই মান পাওয়া যায়। একইসাথে একটি ঋণাত্বক সংখ্যা বিয়োগ এবং একটি ধনাত্মক সংখ্যা যোগ করলে একই মান পাওয়া যায়। একটি ঋণাত্বক সংখ্যাকে ধনাত্মক সংখ্যা দ্বারা গুন কিংবা ভাগ করলে উত্তর ঋণাত্বক সংখ্যা হয়। একটি ঋণাত্বক সংখ্যাকে একটি ঋণাত্বক সংখ্যা দ্বারা ভাগ বা গুন করলে উত্তর ধনাত্মক হয়। আরও কিছু ভাগ করা যাক: {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} যোগ হল একটি গাণিতিক প্রক্রিয়া, যা দুই বা ততোধিক সংখ্যাকে একত্রিত করে ফলাফল বের করতে সাহায্য করে। সংখ্যাসহ যেকোনো সেটকে আমরা যোগ করতে পারি। যখন আমরা বিভিন্ন ধরণের বস্তুর দুই বা ততোধিক সেটকে একত্রিত করার জন্য যোগ ব্যবহার করি, তখন আমাদের তাদের একটি সাধারণ নাম দিতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আমরা দুটি কমলার সাথে তিনটি আপেলকে একত্রিত করি তবে তখন তাকে পাঁচ টুকরো ফল বলে (ফল আপেল এবং কমলার একটি সাধারণ নাম)। যদি আমরা তিন ইঞ্চি এবং দুই ফুট যোগ করি, তখন আমরা প্রথমে দুই ফুটকে ২৪ ইঞ্চিতে পরিবর্তন করি এবং তারপর ২৭ ইঞ্চি পেতে ২৩ ইঞ্চির সাথে আরও তিন ইঞ্চি যোগ করি। যোগ প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত সংখ্যাগুলিকে পদ বলা হয়। পদের উত্তরটিকে যোগফল বলা হয়। উদাহরণ: এই প্রক্রিয়ায় পদগুলি হল ২ ও ৩ এবং যোগফল হল ৫৷ যোগ তোমার কাজে লাগতে পারে। ধর তুমি খাবার কিনবে। এখন তোমাকে তোমার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকা টাকা যোগ করতে হবে। ধর তুমি একটি কোক এবং একটি স্যান্ডউইচ কিনবে। এখন তোমাকে মূল্য এবং ট্যাক্স যোগ করে মোট মূল্য বের করে দেখতে হয় যে কোক এবং স্যান্ডউইচ কেনার সামর্থ্য আছে কিনা। এরকম অনেকসময় যোগ করার প্রয়োজন হয়। আমরা এখন প্রাথমিক গণিতের দুটি কঠিন কাজের একটিতে আসি। এটি করতে হয় অতিরিক্ত তথ্য মুখস্থ করে। অন্য কঠিন কাজ হল গুণিতক তথ্য মুখস্থ করা। উভয় ক্ষেত্রেই, ১০০টি তথ্য মুখস্থ করতে হবে। তবে কিছু সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি এটিকে অর্ধেক কমিয়ে দিতে পারে। গণিতের বেশিরভাগই আমরা বের করতে পারি, যা মুখস্থ করার প্রয়োজনীয়তাকে কমিয়ে দেয়। আমরা যোগ এবং গুণের তথ্য বের করতে পারি, কিন্তু এটি খুব বেশি সময় নেবে। একবার আমরা সেগুলি মুখস্ত করে নিলে গাড়ি চালানোর সময় বা দোকানে চেক আউট লাইনে দাঁড়ানোর সময় দ্রুত করতে পারি। বেশিরভাগ স্কুলে, অতিরিক্ত তথ্যগুলি শেখানো হয়। এসময় শিশুরা সহজে মুখস্ত করার জন্য যথেষ্ট ছোট থাকে এবং খুব কম ছাত্রই তাদের সংযোজিত তথ্যগুলি মনে রাখতে ব্যর্থ হয়। অন্যদিকে, ছাত্রদের সহজে মুখস্থ করার জন্য অনেক পুরানো হওয়ার পরে গুণের তথ্যগুলি শেখানো হয়। অনেক শিক্ষার্থী তাদের গুণের তথ্যগুলি মুখস্ত করতে সমস্যায় পড়ে। আপনি যদি একজন অভিভাবক হন, আপনার সন্তানদের শেখানোর জন্য এই বইটি ব্যবহার করে তাদের পাঁচ বছর বয়সে যোগের তথ্য এবং ছয় বছর বয়সে গুণের তথ্য শেখান (একই সময়ে দুটোই শেখাবেন না বাচ্চারা বিভ্রান্ত হবে)। যোগ এবং গুণ শেখানোর ক্ষেত্রে সবসময় একই শব্দ ব্যবহার করুন। যেমন "দুই যোগ তিন হল পাঁচ। দুই গুন তিন ছয়।" প্রথম অধ্যায়ে, তুমি ১০০ গণনা করতে শিখেছো। এক যোগ করতে, শুধু গণনা করতে হবে। ৩ ১ ৪, ১০ ১ ১১ যেহেতু ৩ ১ হলো ১ ৪ এর সমান তাই তুমি এখন ১০০ টি যোগ তথ্যের মধ্যে ১৯ টি শিখে ফেললে। বিষয়টা মজার না? যাইহোক ১ ৩ ৩ ১ পরিবর্তনমূলক নীতির একটি উদাহরণ। তুমি যখন প্রথম যোগ করতে শুরু করলে, তখন দু'বার গণনা করে যোগ করতে হয়। এটি কাজ করে, কিন্তু খুব ধীর। চিন্তা করার পরিবর্তে: ৩ ও ২ যোগ করতে আমি তিন দিয়ে শুরু করি এবং চার বলে পাচ গণনা করি। তোমাকে "তিন যোগ দুই পাঁচটি" মনে রাখতে হবে। এরপর তুমি ৩ ২ দেখতে পাবে, ৫ নম্বরটি অবিলম্বে তোমার মনে আসবে। তাই আমাদের মুখস্থ করা শুরু করতে হবে। তুমি এই অতিরিক্ত তথ্যগুলি বারবার বলে মনে রাখবে যতক্ষণ না সেগুলি তোমার মাথায় গেঁথে যায়। "দুই যোগ দুই সমান চার, তিন যোগ দুই সমান পাঁচ, চার যোগ দুই সমান ছয়, পাঁচ যোগ দুই সমান সাত, ছয় যোগ দুই সমান আট, সাত যোগ দুই সমান নয়, আট যোগ দুই সমান দশ" এটি না পাওয়া পর্যন্ত দিনে বিশ বার পড়। ফ্ল্যাশ কার্ড অতিরিক্ত তথ্য জানার আরেকটি ভাল উপায়। অনুশীলন চালিয়ে যাও, এবং কিছু সময়ে অতিরিক্ত তথ্যগুলি স্বল্পমেয়াদী স্মৃতি (যেখানে আমরা সবকিছুর সংমিশ্রণ রাখি) থেকে দীর্ঘমেয়াদী স্মৃতিতে চলে যাবে (যেখানে আমরা আমাদের পিতামাতার নাম রাখি)। তারপরে তোমার কাছে সেগুলি চিরকাল থাকবে এবং প্রচেষ্টাটি মূল্যবান হবে। প্রতিটি গ্রেডের শিক্ষকদের নিশ্চিত করা উচিত যে তাদের সকল শিক্ষার্থী যোগ এবং গুণের সমস্ত তথ্য জানে। তোমাকে এক যোগ দুই সমান তিন পুনরায় শেখার দরকার নেই। পরিবর্তনমূলক নীতি জানা নতুন তথ্যের প্রায় দ্বিগুণ করে, তাই আপনি ১৩টি নতুন তথ্য শিখেছেন যা একটি যোগ করার পর ১৯টি তথ্যের সাথে ১০০টি যোগ তথ্যের মধ্যে ৩২টি শিখেছেন। আসো এখন শিখে নেওয়া যাক কিভাবে একটির সাথে একই সংখ্যা যোগ করতে হয়। তুমি ইতিমধ্যেই জেনেছো যে এক যোগ এক দুই এবং দুই যোগ দুই চার। এখানে সেই সব তথ্য বাকি আছে, এগুলো মুখস্থ করো। "তিন যোগ তিন ছয়, চার যোগ চার আট, পাঁচ যোগ পাঁচ দশ, ছয় যোগ ছয় বারো, সাত যোগ সাত চৌদ্দ, আট যোগ আট ​​ষোল, নয় যোগ নয় আঠার।" তুমি এখন ১০০ টি অতিরিক্ত তথ্যের মধ্যে ৩৯ টি জানলে। চীনে সবচেয়ে বেশি টিন খনি থেকে উত্তোলন করা হয়, এরপরেই রয়েছে ইন্দোনেশিয়া, পেরু, বলিভিয়া ও ব্রাজিল। মঙ্গোলিয়ায় টিনের নতুন মজুত আবিষ্কৃত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। * প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে মানুষের তৈরি ব্রোঞ্জ এ প্রথম ধাতব সংকর ধাতুতে তামার সঙ্গে টিন ব্যবহার করা হয়েছিল। নেপচুনিয়াম হল একটি মৌলিক পদার্থ যার পারমাণবিক সংখ্যা ৯৩ এবং একটি প্রতীক "Np"। এছাড়া, নেপচুনিয়ামের পারমাণবিক ভর 237u এবং এটি প্লুটোনিয়াম এবং ইউরেনিয়ামের মধ্যে অবস্থান করে। ==এটি দেখতে কেমন বা এর স্বাদ, গন্ধ বা এর অনুভূতিই বা কেমন নেপচুনিয়াম একটি শক্ত, নমনীয় এবং তেজস্ক্রিয় ধাতু। এর রঙ রূপালী যা বাতাসের সংস্পর্শে এলে পুনরায় পূরণ হয়। ==এর নাম কোথা থেকে এসেছে== নেপচুনিয়ামের নাম এসেছে গ্রহ নেপচুন থেকে। একজন ইতালীয় বিজ্ঞানী এনরিকো ফার্মি সর্বপ্রথম ১৯৩৪ সালে নেপচুনিয়ামের সন্ধান পান। ফার্মি বলেছেন যে আপনি নিউট্রন ব্যবহার করে ইউরেনিয়াম বোমাবর্ষণ করে নেপচুনিয়াম তৈরি করতে পারেন এতে ইউরেনিয়াম অস্থিতিশীল হয়ে দুটি উপাদানে বিভক্ত হয়, যার একটি হল নেপচুনিয়াম। নেপচুনিয়াম বিদারণযোগ্য, যা পারমাণবিক বোমার মতো অস্ত্র তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু নেপচুনিয়ামের ব্যবহার বাড়ানোর জন্য এখনও আরও গবেষণা প্রয়োজন। এর তেজস্ক্রিয় ধর্মের কারণে স্পর্শ করার ক্ষেত্রে নেপচুনিয়াম অবিশ্বাস্য রকমভাবে বিপজ্জনক একটি অ্যাক্টিনাইড ধাতু। গলনাঙ্ক: ১,১৯১ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৬৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস br> স্ফুটনাঙ্ক: ৭,০৫২ F (৩,৯০০ C br> সবচেয়ে বেশি উপলভ্য আইসোটোপ: Np-237 br> {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ সুপ্রিয় এস এম মেহেদি উল হাসান, আরবি শব্দ: الإسلام‎ আল-ইসলাম মানে "গ্রহণ করা, সম্মতি দেওয়া, আত্মসমর্পণ করা বা জমা দেওয়া" যা মূলত একটি শাস্ত্রীয় অনুশাসন। অধিকাংশ মানুষ বিশ্বাস করে যে ইসলাম একটি ধর্ম। এমনকি ইসলামের কিছু অনুসারী বিশ্বাস করে যে এটি প্রকৃতপক্ষে একটি ধর্ম যা মাত্র ১,৫ সহস্রাব্দ আগে নবি মুহাম্মাদ কর্তৃক প্রবর্তিত হয়েছিল। ধ্রুপদী আরবি ভাষায় ইসলাম একটি যথাযথ বিশেষ্য নয়, তবে গ্রহণযোগ্যতা বা সম্মতির একটি প্রমাণ স্বরূপ। অতএব, এই বইটি "দ্য অ্যাসেন্ট সম্মতি) শব্দটি ব্যবহার করে ইসলামকে একটি একেশ্বরবাদী জীবনধারা হিসাবে উল্লেখ করবে, যা সমস্ত প্রধান ধর্মের জন্য প্রযোজ্য। এই বইটিতে "ইসলাম" দ্বারা মুহাম্মাদের একেশ্বরবাদী অনুসারীদেরকে উল্লেখ করা হবে। তবে অ্যাসেন্টার শব্দটি জীবনধারার অনুসারীদের বোঝায়, পক্ষান্তরে এখানে অ্যসেন্টার দ্বারা ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের বোঝাবে। এই বইয়ের শিরোনামটি ইসলাম-এর পরিবর্তে ইসলামি শব্দটি ব্যবহার করে যার মাধ্যমে একটি যথাযথ বিশেষ্যের পরিবর্তে এর বর্ণনামূলক বিশেষ্যের ব্যবহারের উপর জোর দেয়া হয়েছে। এই গ্রন্থে ধর্মের আঙ্গিকে জীবনধারণের পথ হিসেবে ইসলামের বিবরণ দেওয়া হয়েছে হয়েছে। (কুরআনের পাঠ্য' দ্বারা প্রবর্তিত সংস্কারের বহু সহস্রাব্দ আগে সারা বিশ্বের মানুষ এই জীবনধারাটি ব্যাপকভাবে অনুসরণ করত। এই পাঠ্যটি সাধারণত তার আরবি নামে পরিচিত: العرآن “''আল-কুরআন''” (কখনও কখনও কুরআন, কোরান, আলকোরান বা আল-কুরআন হিসাবে অনুবাদ করা হয়) এই শাস্ত্রীয় পাঠ্যটি আজও বিশ্বের অগনিত জনসাধারণের দ্বারা আল্লাহর অবিকৃত বাণী হিসাবে পঠিত এবং সম্মানিত। বর্তমানে অধিকাংশ মুসলমান তাদের ধর্মকে একটি একেশ্বরবাদী বিশ্বাসের সম্পূর্ণ এবং সার্বজনীন সংস্করণ হিসাবে বিবেচনা করে, যা এর আগে বহুবার বিভিন্ন স্থানে আভির্ভূত হয়েছিল। বিশেষ করে, নবি ইব্রাহিম, মুসা এবং ঈসার কাছে। ইসলামী ঐতিহ্য অনুযায়ী পূর্ববর্তী বার্তা (ওহী) এবং বাণীগুলি সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত এবং বিকৃত করা হয়েছে, পক্ষান্তরে ইসলামের নীতি শাশ্বত ছিল এবং এখনও শাশ্বত এবং নবি কেবল (পূর্ববর্তী নবিদের ভ্রষ্ট অনুসারিগণ কর্তৃক বিকৃত ধর্মের বিচ্যুতি সংশোধন করেছিলেন। এই কারণে, মুসলমানরা নবি মুহাম্মাদের নাম উল্লেখ করার সময় ব্জেপক ভাবে অনুস্মারক হিসাবে "তার উপর শান্তি বর্ষিত হোক সল্লাল্লাহুু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যোগ করে। এই বইটির পুরো নাম ইসলাম জীবনধারাঃ কিভাবে অভ্যন্তরীণ শান্তি, দীর্ঘস্থায়ী ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং প্রগতিশীল জাতি গঠন করা যায়'' একটি বার্তা হিসাবে সম্মতির অনেক আদর্শ রয়েছে তবে এর চ্যালেঞ্জও রয়েছে। এই বইয়ের প্রথম তিনটি অধ্যায়ে ব্যবহারিক ভাবে সেই অন্তর্নিহিত এবং সাধারণ আদর্শের কথা বলা হয়েছে। এর পরে দুটি অধ্যায় চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে কথা বলা হবে। এই পাঁচটি অধ্যায় আশা করি তাদের জন্য নতুন উপলব্ধি নিয়ে আসবে যারা ইতিমধ্যেই কোনো না কোনোভাবে শৃঙ্খলা অনুশীলন করে, কিন্তু সেইসাথে এমন লোকদের ভয়ও কমিয়ে দেয় যারা ইসলামের জীবন পদ্ধতির ধারণাকে অদ্ভুত এবং অনুপযোগী বলে প্রত্যাখ্যান করে থাকে। শেষ অধ্যায়টি কীভাবে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে হয় এবং এর চ্যালেঞ্জগুলি সম্পর্কে। এই বইয়ে দুটি পরিশিষ্ট রয়েছেঃ এই বইটি ব্যক্তিগত জীবনধারা, ব্যক্তিগত ধর্ম এবং আইন প্রণয়নের উৎস হিসেবে ইসলামের তড়িৎ ভূমিকা সম্পর্কিত। ইসলামের আচার ও সংস্কৃতি এবং ইসলামের ইতিহাস এই বইয়ের আলোচ্য বিষয়ের বহির্ভূত। সে সমস্ত বহির্ভূত আলোচনা সম্বলিত কিছু পরিচায়ক কয়েকটি বই হলো: বিশ্বজুড়ে ইসলাম বিশ্বের মুসলমানদের বর্তমান বিষয় সম্পর্কে। কুরআনে প্রকৃতির নিয়ম এর মধ্যে আল্লাহ এবং প্রকৃতি, ধর্ম এবং বিজ্ঞানের মধ্যে সম্পর্কের ব্যাখ্যা রয়েছে। কুরআনে প্রার্থনা কুরআনে বর্ণিত প্রার্থনা তথা দুয়ার সংগ্রহ। আল্লাহ এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ইসলামি সম্প্রীতি এবং শান্তির একটি বিশ্ব সম্পর্কে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪১, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} টাইটানিয়াম একটি রূপালী, হালকা, শক্ত ধাতু। এটি গন্ধহীন। এর গঠন যেমন রুক্ষ তেমনি ধারালো। ১৭৯১ সালে উইলিয়াম গ্রেগর নামে এক অপেশাদার ভূতত্ত্ববিদ ইংল্যান্ডের ক্রিড, কর্নওয়ালে টাইটানিয়াম আবিষ্কার করেন। উইলিয়াম গ্রেগর একজন ধর্মযাজক ছিলেন। যদিও তিনি প্রথমে মৌলটির নাম রাখেন মেনাকাইট। এর কয়েকবছর পরে জার্মান রসায়নবিদ মার্টিন হেনরিখ ক্ল্যাপরথ আলাদাভাবে এই মৌলটি আবিষ্কার করেন। তিনি এর নাম দেন টাইটানিয়াম। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে গ্রিক পুরাণের দেবতা টাইটানের নামানুসারে এই মৌলটির নাম রাখা হয় টাইটানিয়াম। * টাইটানিয়াম কয়েকটি ধাতুর মধ্যে একটি যা হাড়ের সাথে মিশতে পারে। * পৃথিবীর ভূত্বকে টাইটানিয়ামর পরিমাণ নবম। টাইটানিয়াম প্রকৃতিতে বিশুদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায় না। অন্য মৌলের সঙ্গে যৌগ অবস্থায় থাকে। গ্রহাণু এবং চাঁদের পাথরেও টাইটানিয়াম ধাতুর খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। টাইটানিয়ামের ক্ষতিকর প্রভাব বিশেষ তেমন নেই। তবে টাইটানিয়ামকে যদি মিহি গুঁড়ো করে বিশুদ্ধ নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে ফুঁ দেওয়া হয় তবে এটি পুড়ে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই বইটিতে মুসলমানদের অধিকার, ইসলামের সমালোচনা ও বিভিন্ন দেশে ইসলামের অবস্থান বিষয়ে পর্যালোচনা করা হবে। এ ক্ষেত্রে কুরআনের বাণী, মুফাসসিরগণের উদ্ধৃত ব্যাখ্যা এবং ইসলামের সমালোচকদের মতামত আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। আল্লাহপাক বলেন, "দ্বীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদেরকে বাড়ি-ঘর থেকে বের করে দেয়নি, তাদের প্রতি সদয় ব্যবহার করতে এবং তাদের প্রতি ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করছেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ন্যায় পরায়ণদেরকে ভালবাসেন।”কুরআন, ৬০ঃ৮ ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা বিশ্বের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে আছে। ৬১০ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মাদ এর নবুয়ত লাভের পর এর যাত্রা শুরু হয়। মক্কা পেরিয়ে এ ধর্ম মদিনায় প্রসার লাভ করে। তারপর বিভিন্ন যুদ্ধে মুসলিমদের বিজয় ইসলামি সাম্র্যজ্যের সূচনা করে। ৭ম শতাব্দি থেকে ১৩ শতাব্দি পর্যন্ত পণ্ডিতগণ নতুন আইন, দর্শন ও ধর্মীয় বিষয়ে বিকাশ ঘটান। তারা শিল্প, সাহিত্য, প্রকৌশল, কবিতা, দর্শন, ব্যবসা, আইন, কৃষি, নৌ-চলাচল, বিজ্ঞান, সমাজ বিজ্ঞান, ভূগোল, গণিত, রসায়ন, পদার্থ ইত্যাদি বিষয়ে অবদান রাখেন। তারা এসব বিষয়ে নিজস্ব উদ্ভাবন সৃষ্টি করেন। ইতিহাসবিদ হাওয়ার্ড টার্নার উল্লেখ করেছেন যে মুসলিম শিল্পী, বিজ্ঞানী, রাজকুমার, শ্রমিকরা মিলে একটি অনন্য সংস্কৃতি তৈরি করেন যা প্রতিটি মহাদেশের সমাজকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করেছে"। অবশেষে, মঙ্গোল ও তুর্কিরা যারা পারস্য, মধ্য এশিয়া, রাশিয়া ও আনাতোলিয়ার কিছু অংশ জয় করে এবং বসতি স্থাপন করে। তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। ফলে অনমনীয় রাষ্ট্র ধর্মের আবির্ভাব ঘটেছিল, যা নির্দেশ করে যে মানবজাতির জন্য আল্লাহর অভিপ্রায় সম্পর্কে মানুষের বোঝার আর কোন বিকাশ হতে পারে না। এ ধর্মে মূর্তি পূজা বা হস্তকর্মের কোন শৈল্পিক উপস্থাপনা নিষিদ্ধ। এভাবে প্রকৃতি পূজাও নিষিদ্ধ। ইসলামের এ অগ্রযাত্রা চলমান থাকে। এশিয়া পেরিয়ে আফ্রিকা, ইউরোপে ইসলামি সাম্র্যাজ্য বিস্তার লাভ করে। স্পেন হয় মুসলিম সাম্র্যাজ্যের মডেল। সেখানে চলে জ্ঞান-বিজ্ঞানের গবেষণা। অমুসলিমরাও সেখানে পড়াশোনা করত। জ্ঞান-বিজ্ঞানের কোন শাখা ছিল না যেখানে চর্চা হত না। তবে ইসলামী স্বর্ণযুগের বিশাল প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনগুলো প্রায়শই প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। ১৩ শতকের শুরুতে মুসলিম এবং বাইজেন্টাইন ঐতিহ্যকে একীভূত করেছিল। যা আইবেরিয়ান উপদ্বীপের মধ্যযুগীয় খ্রিস্টান আক্রমণকারীরা ধ্বংস করেছিল। মধ্যযুগের শেষে ইউরোপীয় উচ্চশিক্ষার রূপান্তরের সূচনাকে চিহ্নিত করে যা অবশেষে আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার বিষয়ে পরিণত করে। ১৬-১৭ শতকে ধর্মীয় সংস্কার ও বিভেদ, ১৮-২০ শতকে বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা বা হাইড্রোকার্বন এবং ইলেকট্রনিক অর্থনীতি ইসলামের পতন ঘটায়। ১৪ শতক থেকে আজ পর্যন্ত ইসলামিক গোঁড়ামি নৃশংস রাষ্ট্রীয় শক্তি দ্বারা ব্যাপকভাবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। খ্রিস্টান ও বৌদ্ধদের দ্বারা বহিরাগত উন্নয়নগুলো প্রায়ই 'অ-ইসলামিক' হিসাবে প্রত্যাখ্যান করা হয়। তবুও অনেক মুসলমান তাদের ঐতিহ্যগত শিক্ষার নতুন ব্যাখ্যা বিকশিত করতে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বিতর্কিত একটি ধর্ম হল বাহাই ধর্ম। এটি একেশ্বরবাদী ভ্রান্ত ধর্ম যা ঊনবিংশ শতাব্দীতে পারস্যে বাহাউল্লাহ প্রতিষ্ঠা করে। বাহাই আধ্যাত্মিক ঐক্যের উপর জোর দেওয়ার দাবি করে এবং দাবি করে যে আল্লাহর বার্তাবাহক হলেন কৃষ্ণ, বুদ্ধ এবং অন্যান্যরা, যাদের মধ্যে আব্রাহাম ও ইসলামের কেন্দ্রীয় ধর্মীয় পাঠ্যের লেখক দ্বারা খ্রিস্ট অনুমোদিত ছিল। প্রাচীন আরবীতে, ইসলাম একটি যথাযথ বিশেষ্য নয়, তবে সম্মতির একটি রেফারেন্স মাত্র। অতএব, এই কুরআন ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে উল্লেখ করে এবং ইসলামকে একটি ধর্ম হিসাবে উল্লেখ করতে সম্মতি ব্যবহার করে। একইভাবে, এর জীবনধারার অনুসারীদেরকে বোঝায়। আর মুসলিম বলতে ধর্মের অনুসারীদের বোঝায়। বিশ্বজুড়ে পবিত্র কুরআনের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। এ পবিত্র কুরআন বর্তমানে যেভাবে বিদ্যমান তা প্রায় ৬৫০ সালে মুহাম্মদের সাহাবীগণ (সাহাবা) দ্বারা সংকলিত হয়। সমস্ত মুসলিম সম্প্রদায়ের দ্বারা গৃহীত হয়। এটি পৃথিবীতে আল্লাহর শেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর অবতীর্ণ হয়। এ কিতাব তার পূর্ববর্তী সকল নবী ও রাসূলের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছিল, যা তার সত্যায়ন করে। পৃথিবীতে এটি আল্লাহর শেষ প্রত্যাদেশ, ফেরেশতা জিব্রাইল (জিব্রাইল) এর মাধ্যমে নবীকে দেওয়া হয়েছিল। এখানে বলা হয়েছে, * কুরআনে নবী মুহাম্মাদকে নিয়ে সুরা আছে। আরও আছে ইবরাহিম, হুদ এর নামে। তবে ঈসা নবীকে নিয়ে কোনো সুরা নেই। * কুরআনে ঈসা নবীর মাকে নিয়ে সুরা মারইয়াম আছে। তবে মুহাম্মাদের মাকে নিয়ে সুরা নেই। এটি দৃঢ়ভাবে দেখায় যে মুহাম্মাদ কুরআনের রচয়িতা ছিলেন না। ঈসা ও মেরি সম্পর্কে সূরা এবং কুরআনের অন্যান্য সূরাগুলি ব্যাখ্যা করে যে যীশু একজন নবী ও আল্লাহর রাসূল ছিলেন। যীশু তদ্ব্যতীত, যেমন কুরআনে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, পিতা ছাড়াই জন্মগ্রহণ করেছিলেন (কুমারী জন্ম এবং তিনি ঈশ্বরের পুত্র নন। ২০০৪ সালের ৯ নভেম্বর আম্মান ঘোষণায় ইসলামের ৮টি বিষয় একত্রিত করে এবং তার স্বীকৃতি দেয়। বিষয়গুলো হলো: যেসব দেশের রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম]] যারা কালেমা শাহাদাত মনে প্রাণে পড়ে ও ইসলামের বিধানে অটল থাকে তাকে মুসলিম বলে। কালেমা শাহাদাত হলো: আশ-হাদু আন লা ইলাহা ইল্লা-লাহ ওয়া আশ-হাদু আন্না মুহাম্মাদান রাসুলুল্লাহ "আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া উপাসনার যোগ্য কোন ইলাহ নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, মুহাম্মাদ তার শেষ রাসূল" {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সাধারণত প্রজনন এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জীব বংশধর তৈরি করে। এটা এমন একটা আশ্চর্যজনক বৈশিষ্ট্য যা সকল জৈব বস্তুকে অজৈব বস্তু থেকে আলাদা করেছে। কিন্তু তারপরেও প্রজনন প্রক্রিয়া একটি প্রজাতিকে বাঁচিয়ে রাখতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে,যা একটি অংশকে বাঁচিয়ে রাখার চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ। পুরুষ এবং স্ত্রী প্রজনন প্রক্রিয়ায় উভয়ই উৎপাদন বৃদ্ধি এবং একে অপরের ওসাইট (oocyte) বা শুক্রাণু পরিচলন করে, যদিও তাদের আকার এবং গঠন আলাদা। পুরুষের প্রজনন অঙ্গ তন্ত্র রয়েছে যা উদরের ভিতরে এবং বাহিরে পুরুষ প্রজননতন্ত্রের অংশ উদরের ভিতরে এবং বাহিরে উভয় অংশে বিদ্যমান। অন্যদিকে স্ত্রী প্রজননতন্ত্র তার উদরের ভিতরের অংশে বিদ্যমান। প্রজনন গ্রন্থিগুলোর নিঃসরণ বীর্যের অংশ, তা মূত্রনালী থেকে ক্ষরণ হয়। প্রজনন গ্রন্থিগুলি নিঃসরণ তৈরি করে যা বীর্যের অংশ হয়ে যায়, মূত্রনালী থেকে ক্ষরণ হওয়া তরল। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪১, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) প্রায় বছরখানেক ধরে উইকিপিডিয়া য় কাজ করি না। একটা অভিমান থেকে এর শুরু হয়েছিল। আমি দুইটা কি তিনটা অনুচ্ছেদ অনুবাদ করার জন্য রেখেছিলাম। মাঝখানে একদিন হয়তো অনুবাদ করতে পারিনি কোন কারনে। তখন আমার সম্পূর্ণ অনুবাদ ডিলিট করে দেয়া হয়েছিল। সেই অভিমান থেকে কাজ করিনি। তবে চেষ্টা করছি আবার নিয়মিত হওয়ার। আশা করি এইবার এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হবো না। অনেক কিছু ভুলে গিয়েছি, সিস্টেমগুলো ভুল থাকলে সংশোধন করে দিবেন আশা রাখি। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই বইটি যোগাযোগ তত্ত্বের একটি সূচনা — মানুষ কীভাবে শেয়ার করে, এনকোড এবং ডিকোড করে যা তারা জানে, তাদের কী প্রয়োজন এবং তারা একে অপরের কাছ থেকে কী আশা করে তার তত্ত্ব বইটিতে উল্লেখ করা হয়েছে। ভূমিকা যোগাযোগ গবেষণায় তত্ত্বের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ # তাত্ত্বিক এবং যোগাযোগের পদ্ধতি অনিশ্চয়তা হ্রাস চার্লস বার্গার, রিচার্ড ক্যালাব্রেস প্রোপাগান্ডা ও জনগণ ওয়াল্টার লিপম্যান, হ্যারল্ড ডি. ল্যাসওয়েল, এডওয়ার্ড বার্নেস এবং জ্যাক এলুল ব্যবহার ও তৃপ্তি হার্যগ, কার্টজ, এবং বন্ধুরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্কুল ম্যাক্স হর্খেইমার এবং থিওডর অ্যাডর্নো সেমিওটিক্স ও মিথ রোল্যান্ড বার্থেস মৌখিকতা ও সাক্ষরতা ওয়াল্টার ওং উদ্ভাবনের বিস্তার গ্যাব্রিয়েল টার্দে, এভারেট রজার্স {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: কেনো আমরা দশমিক ব্যবহার করি কিছু ভগ্নাংশ আকারে অনেক বড় হয়, যেগুলো ব্যবহার করা কঠিন। উদাহরণস্বরূপ, বলতো নিচের কোনটি সবচেয়ে বড় ভগ্নাংশ? কিছু ভগ্নাংশ মিশ্র ভগ্নাংশ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বড়ো ভগ্নাংশ বের করা সহজ হয়। তবে এখনও কোনটা বড়ো তা বোঝা কষ্টকর হতে পারে। একটি ভিন্ন পদ্ধতি এই প্রক্রিয়াকে সহজ করে। মিশ্র ভগ্নাংশেরমত দশমিক সংখ্যা রও দুটি অংশ রয়েছে। একটি চটি বিন্দু দ্বারা এই দুই অংশকে আলাদা করা হয়। এই বিন্দুকে দশমিক বিন্দু বলে। দশমিক বিন্দুর ডান দিকের অংশকে ভগ্নাংশ অংশ বলা হয়। এবং বাদ পাশের অংশকে সমগ্র অংশ বলা হয়। তুমি হাতে গণনা করে কিংবা ক্যালকুলেটরের সাহায্যে দশমিক সংখ্যা নির্ণয় করতে পারবে। কিছু দশমিক সংখ্যার উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো: চোখের দেখাতেই ছোট-বড় সংখ্যা নির্ণয় করতে দশমিক সাহায্য করে। দশমিক বিন্দু এটি করতে ভূমিকা রাখে। দশমিক সংখ্যা ব্যবহার করে কোনটা সর্বোচ্চ তা নির্ণয় করা যায়। যেহেতু শতকের ঘরে ৬ আছে তাই তুমি সহজেই বলতে পারো মাঝের তাই সর্বোচ্চ সংখ্যা। যেহেতু a ও b সংখ্যা ২টিই সহমৌলিক সংখ্যা, তাই সংখ্যা ২টি কখোনোই ভগ্নাংশ হতে পারে না। কিন্তু \frac{a^2}{b^2 math> একটি ভগ্নাংশ হবে। নিম্নোক্ত রিডাক্টিও অ্যাড অ্যাবসার্ডাম যুক্তিটি কম পরিচিত। এটি অতিরিক্ত তথ্য √2 1 ব্যবহার করে। # অনুমান করুন যে √2 একটি মূলদ সংখ্যা। এর অর্থ হল n ≠ 0 এর সাথে m এবং n পূর্ণসংখ্যা বিদ্যমান যা m n √2। # যেহেতু √2 1, এটি অনুসরণ করে m n যার ফলস্বরূপ বোঝায় যে m 2''n – m''। একইভাবে, অনুমান করুন একটি সমদ্বিবাহু সমকোণী ত্রিভুজ যার বাহু এবং কর্ণের দৈর্ঘ্য n এবং m যা স্বতন্ত্র পূর্ণসংখ্যা। পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে, অনুপাত m n সমান √২। এটি একটি ক্লাসিক কম্পাস এবং স্ট্রেইটেজ নির্মাণের মাধ্যমে একটি ছোট সমদ্বিবাহু সমকোণী ত্রিভুজ তৈরি করা সম্ভব যার বাহু এবং কর্ণের নিজ নিজ দৈর্ঘ্য m n এবং 2''n আছে i''। এই নির্মাণটি প্রাচীন গ্রীক জিওমিটার দ্বারা নিযুক্ত পদ্ধতির মাধ্যমে √2 এর অযৌক্তিকতা প্রমাণ করে। এই প্রমাণের প্রথম উল্লেখগুলো দাবি করে যে এটি পিথাগোরাসিয় অধীনে গ্রীক গণিতবিদদের দ্বারা রচিত হয়েছিল এবং প্রকৃতপক্ষে প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রমাণটি ইউক্লিডস এলিমেন্টস-এ পরে উপস্থাপিত হয়েছিল। যাইহোক, বেশিরভাগ সমসাময়িক (পাশাপাশি আজকের গণিতের অনেক ইতিহাসবিদদের) মত ছিল যে পিথাগোরিয়ানরা নিজেরাই তাদের প্রায় সমস্ত গণিত (এই প্রমাণ সহ) মিশরীয় উৎস থেকে ধার করেছে। কিন্তু আলেকজান্দ্রিয়ার গ্রেট লাইব্রেরির ধ্বংস সেই সভ্যতার প্রায় সমস্ত বর্তমান বৈজ্ঞানিক গ্রন্থগুলিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল। তাই সম্ভবত এটি চিরকাল একটি রহস্যই থেকে যাবে। * সাধারণীকরণ করে যে কেউই দেখাতে পারে যে প্রতিটি মৌলিক সংখ্যার বর্গমূলই অমূলদ সংখ্যা * একই ফলাফল প্রমাণ করার আরেকটি উপায় হল: এইটা দেখানো যে x^2-2 হলো আইজেনস্টাইনের মানদণ্ড ব্যবহার করে প্রনীত যুক্তির ক্ষেত্রে এটি একটি অপরিবর্তনীয় বহুপদ। ভ্যাকুয়াম টিউবকে ভালভ নামেও ডাকা হয়। যেভাবে একটি কলের ভালভ জল প্রবাহের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে, ঠিক সেভাবেই এটি ইলেকট্রন প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করে। মূলত রেডিও সিগন্যালের বিবর্ধন এবং নিয়ন্ত্রণ ডিটেক্ট" বা অন্য সিগন্যাল থেকে প্রয়োজনীয় সিগন্যালকে আলাদা করা) করার জন্য এটি তৈরি করা হয়েছিল। পরবর্তীতে, এটি ধ্বনির শক্তিবৃদ্ধির জন্য ধ্বনি সিগন্যালকেও বিবর্ধিত করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে, রাডারের (এবং সোনার) আরও পরিশীলিত ব্যবহারের জন্য টিউবের ব্যবহার হয়েছিল। এরমধ্যে অনেকগুলিকেই সেই সময়ে "পালস বর্তনী (সার্কিট হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছিল। যুদ্ধ শেষ হবার পর, টিউব ব্যবহার করে ডিজিটাল কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছিল, কিন্তু প্রতিটি লজিক কার্যকারিতার (ফাংশন) জন্য অনেক সংখ্যায় টিউবের ব্যবহার করতে হত। প্রতি টিউবের হিটারকে গরম করার জন্য বেশ কিছু ওয়াট ক্ষমতা (পাওয়ার) সরবরাহ করতে হত। কিন্তু আবার টিউব যাতে বেশি গরম না হয়ে যায়, সেইজন্য, বড় মাপের শীতলকরণ ব্যবস্থার (কুলিং সিস্টেম) সাহায্য নিতে হত। যদিও রেডিও এবং সেইসাথে স্টিরিও এবং বাদ্যযন্ত্রের বিবর্ধকগুলির মতো সরল সিস্টেমের জন্য ডিজাইন করা টিউবগুলি কয়েক দশক ধরে চলেছিল, কিন্তু ডিজিটাল কম্পিউটারের জন্য টিউবগুলি যথেষ্ট নির্ভরযোগ্য ছিল না। পরে, বিশেষভাবে কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্য টিউবের ডিজাইন করা হয়েছিল, এগুলির মধ্যে ছিল আরসিএ "স্পেশাল রেড" সিরিজ, টাইপ নম্বর ৫৯৬১, ৫৯৬২ এবং ৫৯৬৩। কিন্তু তাদের হিটারগুলিকেও উল্লেখযোগ্য পরিমানেই ক্ষমতা সরবরাহ করতে হত। [তবুও, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসএজিই (সেমি-অটোমেটিক গ্রাউন্ড এনভায়রনমেন্ট) বায়ু-প্রতিরক্ষা কম্পিউটারগুলি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ছিল, যদিও সেগুলি শুধুমাত্র টিউব ব্যবহার করেই তৈরি হয়েছিল। কারণ কম্পিউটারগুলি মূলত একইরকম যুগ্ম টিউব দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল, একবারে যাদের শুধুমাত্র একটিই কাজ করত। অন্যটি পর্যায়ক্রমে কম শক্তিতে চালিত হত, যার ফলে যেগুলি দুর্বল টিউব সেগুলি নষ্ট হয়ে যেত এবং সেগুলি পাল্টে দেওয়া হত। পর্যায়ক্রমে, সহায়ক কম্পিউটারটিকে পরিষেবায় স্থাপন করা হত এবং অন্য কম্পিউটারটিকে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পাঠানো হত। যাইহোক, অসামরিক কাজের জন্য, সদৃশ কম্পিউটারের ব্যবহার অবাস্তব ছিল এবং তাই টিউবের নির্ভরযোগ্যতা সত্যিই সন্তোষজনক ছিল না।] সাধারণ অবস্থায় ট্রানজিস্টর একটি সলিড-স্টেট বিবর্ধক। এটি যখন সম্পূর্ণ-অন বা সম্পূর্ণ-অফ অবস্থায় চালিত হয়, তখন একটি লজিক গেট সুইচ হিসাবে কাজ করে: ইলেকট্রন প্রবাহে পরিবর্তন ঘটানোর জন্য এটিতে কোন ফিলামেন্ট গরম করতে হয়না অথবা কোন সংযোগ খোলা বা বন্ধ করার দরকার পড়েনা। এর কার্যকরী অংশে থাকে একটি অর্ধপরিবাহী। এটি একটি কঠিন উপাদান যা দুই ধরনের (পি অথবা এন) পরিবাহী (বা প্রতিরোধক) হতে পারে। কোন ধরণের হবে তা নির্ভর করে অতি বিশুদ্ধ পদার্থটিতে কি ধরণের অন্য পদার্থ (ইমপিউরিটি) সামান্য পরিমাণে মেশানো হয়েছে তার ওপরে। প্রাথমিকভাবে ট্রানজিস্টরের মূল স্তরটি ছিল জার্মেনিয়াম মৌল দিয়ে তৈরি। পৃথিবীর সবচেয়ে সহজলভ্য রাসায়নিকগুলির মধ্যে একটি মৌল সিলিকন ব্যবহার করা শুরু হবার পর ট্রানজিস্টর অনেক সস্তা হয়ে গেল এবং অবশেষে কম্পিউটার সর্বব্যাপী হয়ে উঠল। তুলনামূলকভাবে সম্প্রতি, বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য, গ্যালিয়াম আর্সেনাইডের মতো যৌগ ব্যবহার করা হয়েছে। ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটগুলি ব্যবহারিক হয়ে উঠার আগে পর্যন্ত, ট্রানজিস্টর কম্পিউটারগুলি পৃথক ট্রানজিস্টর (পাশাপাশি পৃথক ডায়োড, রোধ বা রেজিস্টর এবং ক্যাপাসিটর) দিয়ে তৈরি হত, সবগুলিকে সম্মিলিতভাবে উপাদান হিসাবে উল্লেখ করা হত। তাদের খোদাই করা সার্কিট বোর্ডে পিসিবি" বা মুদ্রিত সার্কিট বোর্ড) আটকানো হত। এই ধরনের নির্মাণকে "ডিসক্রিট কম্পোনেন্ট বিচ্ছিন্ন উপাদান) হিসাবে উল্লেখ করা হত। উপাদান ঘনত্ব ছিল তুলনামূলকভাবে বেশ কম এবং এই সময়ের কম্পিউটারগুলি মেঝেতে রাখা ক্যাবিনেটে থাকত, সাধারণত সেগুলির আয়তন হত কয়েক ঘন গজ/মিটার। সম্পূর্ণ লজিক সার্কিট তৈরি করতে বিভিন্ন ধরণের ট্রানজিস্টর একত্র করে ব্যবহৃত হয়। ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের একটি জনপ্রিয় প্রতিশব্দ। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} প্ল্যাটিনাম দেখতে ধূসর-সাদা রঙের। এটি একটি ভারী ধাতু। ধাতুটির গলনাঙ্ক ১৭৬৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তাপমাত্রা একটি বুনসেন বার্নারের শিখার থেকে বেশি। তাই বুনসেন বার্নারের শিখায় প্ল্যাটিনাম গরম করলে এটি লাল-কমলা রঙে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। প্লাটিনামের স্ফুটনাঙ্ক ৩৮২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তাপমাত্রার উপরে গরম করলে, এটি উজ্জ্বল কমলা বাষ্পে পরিণত হয়। এটি প্রথম দক্ষিণ আমেরিকানদের দ্বারা আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং প্রাক-কলম্বিয়ান ভারতীয়রা ব্যবহার করেছিল। ধাতুটিকে ১৭৫০ এর দশকে ইউরোপে নিয়ে আসা হয়। ১৭৪১ সালে চার্লস উড স্বাধীনভাবে প্ল্যাটিনাম নিষ্কাশন করেছিলেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে স্প্যানিশ শব্দ প্লাটিনা থেকে প্লাটিনাম নামটি এসেছে। "প্লাটিনা" শব্দের মানে হলো "লিটি্ল সিলভার" অর্থাৎ "ছোট রূপা"। * প্ল্যাটিনাম, যদিও এটি একটি ধাতু, ফ্লোরাইটের মতো খনিজ দ্বারা এতে দাগ দেওয়া যায়। * প্ল্যাটিনাম একটি মূল্যবান ধাতু, প্রতি আউন্সের দাম ১০০০ পাউণ্ডেরও বেশি। প্ল্যাটিনাম দক্ষিণ আমেরিকা এবং রাশিয়ায় পাওয়া যায়। এটি নিকেল এবং তামা নিষ্কাশনের সময় উপজাত হিসাবে সংগ্রহ করা হয়। প্লাটিনাম ধাতব অবস্থায় বিপজ্জনক নয়। তবে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের মতে, সুরক্ষা বিধি না মেনে প্ল্যাটিনামের লবণ স্বল্প-মেয়াদে নাড়াচাড়া করলে চোখ, নাক এবং গলার জ্বালা হতে পারে। আর দীর্ঘমেয়াদে এটি শ্বাসপ্রশ্বাস এবং ত্বক উভয়ের অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} শারীরতত্ত্ব শব্দটি প্রাচীন গ্রীক φυσιολογία (phusiología প্রাকৃতিক দর্শন থেকে এসেছে এবং এটি জীব কীভাবে তাদের জৈবিক কার্য সম্পাদন করে তার অধ্যয়ন করে। একটি উদাহরণ হল কিভাবে একটি পেশী সংকুচিত হয় বা বল সংকোচনকারী পেশী কঙ্কালের উপর প্রয়োগ করে তার অধ্যয়ন। এটি ১৫৫২ সালে ফরাসি চিকিৎসক জিন ফার্নারি দ্বারা প্রবর্তন করা হয়েছিল। শারীরতত্ত্ব বিজ্ঞানের ত্রিপদের উপর নির্মিত: পদার্থবিদ্যা, রসায়ন এবং শারীরস্থান। মানব শারীরতত্ত্ব হল মানবদেহের কার্যাবলীর অধ্যয়ন যাকে নিম্নলিখিত প্রকারে বিভক্ত করা যেতে পারে: এটি মানব শারীরতত্ত্বের ভিত্তি; এটি হল কোষের কার্যাবলীর অধ্যয়ন। এটি হল নির্দিষ্ট অঙ্গের কার্যাবলীর অধ্যয়ন। উদাহরণস্বরূপ, রেনাল শারীরতত্ত্ব হল কিডনির কার্যকারিতার অধ্যয়ন। এটি শরীরের সিস্টেমের কার্যকারিতার সমস্ত দিক অন্তর্ভুক্ত করে, যেমন হৃদযন্ত্রের শারীরতত্ত্ব, শ্বাসযন্ত্রের শারীরতত্ত্ব, প্রজনন শারীরতত্ত্ব ইত্যাদি। এটি হল অঙ্গ বা সিস্টেমের কার্যকারিতার উপর রোগের প্রভাবের অধ্যয়ন (প্যাথোস হল রোগের গ্রীক প্রতিশব্দ)। পরমাণু পরমাণু হল একটি উপাদান বা একটি অণুর ক্ষুদ্রতম কণা [কার্বন (সি হাইড্রোজেন (এইচ অক্সিজেন (ও ইত্যাদি]। ম্যাক্রোমলিকিউল ম্যাক্রোমলিকিউল হল একটি বড় অণু। (কার্বোহাইড্রেট, লিপিড, প্রোটিন, নিউক্লিক অ্যাসিড)। অর্গানেলস অর্গানেল হল একটি কোষের একটি ছোট অঙ্গ, যা একটি নির্দিষ্ট কাজ করে (কোষের ঝিল্লি, সাইটোপ্লাজম এবং নিউক্লিয়াস)। কোষ কোষ হল জীবের গঠন ও কাজের মৌলিক একক। টিস্যু টিস্যু হল অনুরূপ কোষের একটি গ্রুপ যা একটি বিশেষ কার্য সম্পাদন করে (এপিথেলিয়া, সংযোজক, পেশী এবং স্নায়বিক)। অঙ্গ অঙ্গ হল একটি গঠন যা টিস্যুর একটি গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত যা একটি বিশেষ কার্য সম্পাদন করে (ত্বক, হৃদয়, মস্তিষ্ক ইত্যাদি)। সিস্টেম সিস্টেম হল অঙ্গের একটি গ্রুপ যা একটি বিশেষ কার্য সম্পাদন করতে একসাথে কাজ করে। ১) হৃদযন্ত্রের সিস্টেম ২) শ্বাসযন্ত্রের সিস্টেম ৩) মূত্রতন্ত্র ৪) পাচনতন্ত্র ৫) স্নায়ুতন্ত্র ৬) প্রজননতন্ত্র ৭) অন্তঃস্রাবতন্ত্র ৮) পেশী এবং কঙ্কালের তন্ত্র ৯) ত্বকতন্ত্র। মানবদেহ জীবন্ত প্রাণী হল সংগঠনের সবচেয়ে জটিল স্তর। এটি একটি চমৎকার পদ্ধতিতে সাজানো সমস্ত সিস্টেম যাতে বিভিন্ন অঙ্গ সিস্টেমের কাজকে সুসংগতভাবে সম্পন্ন করা যায়। ১ কোষ সমস্ত জীবন্ত প্রাণীর কোষ আছে; কোষ হল জীবনের নির্মাণ একক। ৩ বৃদ্ধি সমস্ত জীবন্ত প্রাণী বৃদ্ধি পাবার জন্য এবং বেঁচে থাকার জন্য পরিবেশ থেকে উপাদান গ্রহণ করে। ৪ প্রজনন সমস্ত জীবন্ত প্রাণী নিজেদের একটি অনুলিপি তৈরি করতে সক্ষম। ৫ বিরক্তি সমস্ত জীবন্ত প্রাণী তাদের পরিবেশের পরিবর্তনে প্রতিক্রিয়া জানাতে সক্ষম। ৬ অভিযোজন সমস্ত জীবন্ত প্রাণী বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য এবং স্থানের জন্য একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম। ৭ নড়াচড়া সমস্ত জীবন্ত প্রাণী নড়াচড়া করতে সক্ষম। কোষ হল সমস্ত জীবন্ত প্রাণীর মৌলিক একক। কোষ হল একটি জীবের কার্যকরী একক। কোষ সব একই নয় কিন্তু সমস্ত কোষের একটি সাধারণ কাঠামো আছে! কোষ তিনটি প্রধান অঞ্চলে সংগঠিত হয়: নিউক্লিয়াস, সাইটোপ্লাজম এবং প্লাজমা মেমব্রেন। ১ নিউক্লিয়াস এটি কোষের কেন্দ্র কারণ এতে জেনেটিক উপাদান (ডিএনএ) থাকে। এটি তিনটি প্রধান অঞ্চল নিয়ে গঠিত: পারমাণবিক ঝিল্লি, নিউক্লিওলাস এবং ক্রোমাটিন। নিউক্লিয়ার মেমব্রেন নিউক্লিয়ার মেমব্রেন নিউক্লিয়াসের পর্দা হিসেবে কাজ করে। এটি একটি দুইটি ফসফোলিপিড ঝিল্লি নিয়ে গঠিত এবং এতে পারমাণবিক ছিদ্র রয়েছে যা কোষের বাকি অংশের সাথে উপাদান বিনিময়ের সুযোগ করে দেয়। নিউক্লিওলাস নিউক্লিয়াসে এক বা একাধিক নিউক্লিওলি থাকে। এটি রাইবোসোম উৎপাদনের স্থান হিসেবে কাজ করে। রাইবোসোমগুলো তখন নিউক্লিয়ার ছিদ্রের মাধ্যমে সাইটোপ্লাজমে স্থানান্তরিত হয়। ক্রোমাটিন এটি নিউক্লিয়াস জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ডিএনএ এবং প্রোটিন দ্বারা গঠিত। কোষ বিভাজিত হলে ক্রোমাটিন ঘনীভূত হয়ে ক্রোমোজোম গঠন করে। ২ প্লাজমা মেমব্রেন এটি কোষের আভ্যন্তরীণ বস্তুর জন্য একটি পর্দার কাজ করে। এটি দুইটি ফসফোলিপিড স্তর এবং ফসফোলিপিড স্তরের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা প্রোটিনের মনোলেয়ার নিয়ে গঠিত। প্লাজমা মেমব্রেনের অন্যান্য উপাদানের মধ্যে রয়েছে কোলেস্টেরল এবং গ্লাইকোপ্রোটিন। ৩ সাইটোপ্লাজম এটি একটি পুরু জেলির মতো তরল। এটি নিউক্লিয়াসের বাইরে এবং প্লাজমা মেমব্রেনের ভিতরের উপাদানকে প্রতিনিধিত্ব করে। এটি সাইটোসোল দিয়ে গঠিত। সাইটোসোল এটি একটি তরল যা অন্যান্য উপাদানগুলিকে স্থগিত করে অর্গানেল। অর্গানেলস যা কোষের বিপাকীয় কার্যকলাপ সম্পাদন করে। সাইটোপ্লাজমিক অর্গানেল এগুলো হল অর্গানেল যা সাইটোপ্লাজমের মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে এবং নির্দিষ্ট কাজ করে। রাইবোসোম তারা কোষে প্রোটিন সংশ্লেষণের সাইটগুলোকে প্রতিনিধিত্ব করে। এগুলো দুটি স্থানে পাওয়া যায়: সাইটোপ্লাজমে মুক্ত এবং এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলামের সাথে সংযুক্ত। এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম (ইয়ার এগুলো পদার্থ বহন করার জন্য তরল-ভরা টিউবুল। দুই ধরনের ইয়ার: রুক্ষ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম তারা রাইবোসোম বহন করে যা প্রোটিন সংশ্লেষণের সাইটগুলোকে প্রতিনিধিত্ব করে। মসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম তারা কোলেস্টেরল সংশ্লেষণ এবং ভাঙ্গন, চর্বি বিপাক এবং ওষুধের ডিটক্সিফিকেশনে কাজ করে। গলগি যন্ত্রপাতি এটি প্রোটিন, ভেসিকল ক্ষরণ, প্লাজমা মেমব্রেনের উপাদান এবং লাইসোসোমগুলোকে সংশোধন করে এবং প্যাকেজ করে। লাইসোসোম এগুলোতে এনজাইম থাকে যা কোষের মধ্যে অব্যবহারযোগ্য উপাদানগুলো হজম করে। পেরোক্সিসোম এগুলো অক্সিডেস এনজাইমের ঝিল্লিযুক্ত থলি। তারা ক্ষতিকারক পদার্থকে ডিটক্সিফাই করে এবং ফ্রি র‍্যাডিকেল ভেঙে দেয়। মাইটোকন্ড্রিয়া এগুলো কোষের পাওয়ার হাউসের প্রতিনিধিত্ব করে।এগুলো ক্রমাগত আকৃতি পরিবর্তন করতে পারে। এগুলো এমন প্রতিক্রিয়াও চালায় যেখানে অক্সিজেন সেলুলার ক্রিয়াকলাপের জন্য এটিপি প্রদানের জন্য খাদ্য ভাঙ্গতে ব্যবহৃত হয়। সেন্ট্রোসোম সেন্ট্রোসোম প্রোটিনের একটি নিরাকার ভর দ্বারা বেষ্টিত দুটি সেন্ট্রিওল দ্বারা গঠিত। কোষ চক্রের প্রোফেসের সময় সেন্ট্রোসোমগুলো পারমাণবিক ঝিল্লির সাথে যুক্ত থাকে। মাইটোসিসে পারমাণবিক ঝিল্লি ভেঙ্গে যায় এবং সেন্ট্রোসোম মাইটোটিক স্পিন্ডেল তৈরি করতে ক্রোমোজোমের সাথে সংযোগ করতে পারে। সেন্ট্রিওল এগুলো মাইক্রোটিউবুলের নয়টি বান্ডিল দ্বারা গঠিত স্ব-প্রতিলিপিকারী অর্গানেল। তারা কোষ বিভাজন সংগঠিত করতে সাহায্য করে বলে মনে হয়, কিন্তু প্রক্রিয়াটির জন্য অপরিহার্য নয়। সাইটোস্কেলিটন এটি প্রোটিন কাঠামোর একটি নেটওয়ার্ক যা সাইটোপ্লাজম জুড়ে বিস্তৃত। এটি একটি অভ্যন্তরীণ কাঠামোর সাথে কোষকে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, মাইক্রোফিলামেন্টস এবং মাইক্রোটিউবুলস। এ- মাইক্রোফিলামেন্টস মাইক্রোফিলামেন্ট হল অ্যাক্টিন নামক প্রোটিন দিয়ে তৈরি কঠিন রড। এই ফিলামেন্টগুলো সাইটোস্কেলটনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। বি-মাইক্রোটিউবুলস এই সোজা, ফাঁপা সিলিন্ডারগুলো সমস্ত মানব কোষের সাইটোপ্লাজম জুড়ে পাওয়া যায় এবং বিভিন্ন ধরনের কাজ করে, পরিবহন থেকে স্ট্রাকচারাল সাপোর্ট পর্যন্ত। কোষের ঝিল্লি লিপিড, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট দ্বারা গঠিত। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} কোষ কাঠামোর পাশাপাশি জীবনের একটি কার্যকরী একক। প্রতিটি জীবন্ত বস্তুর কোষ রয়েছে; ব্যাকটেরিয়া, প্রোটোজোয়া, ছত্রাক, গাছপালা এবং প্রাণীরা হল জীবিত বস্তুর মধ্যে প্রধান গোষ্ঠী। কিছু জীব শুধুমাত্র একটি কোষ দিয়ে গঠিত তাদের বলা হয় এককোষী (যেমন ব্যাকটেরিয়া এবং প্রোটোজোয়া কিন্তু মানুষ সহ প্রাণীরা বহু-কোষীয়। একটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীর প্রায় ১০০,০০০,০০০,০০০,০০০ কোষ দিয়ে গঠিত! প্রতিটি কোষের এটিকে টিকিয়ে রাখার জন্য মৌলিক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে এবং শরীরের অঙ্গ তন্ত্রগুলি মূলত সেই মৌলিক চাহিদাগুলি (যেমন অক্সিজেন, খাদ্য এবং বর্জ্য ত্যাগ) সহ বহু ট্রিলিয়ন কোষ সরবরাহ করে। ফসফরাস সাদা,বেগুনি, লাল বা কালো রঙের হয়। যখন ফসফরাস কিছু অন্যান্য উপাদানের সাথে মিলিত হয়, তখন এটি জ্বলে ওঠে। ফসফরাস রসুনের মতো গন্ধ তৈরি করে। এটি সাধারণত প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না। ১৬৬৯ সালে হেনিগ ব্র্যান্ড ফসফরাস আবিষ্কার করেছিল। প্রস্রাবের অবশিষ্টাংশ ফুটানো এবং পাতন করাসহ আরও কিছু গবেষণার মধ্য দিয়ে এটি আবিষ্কৃত হয়। এর নাম কোথা থেকে এসেছে গ্রীক শব্দ phos আলো) এবং phoros বাহক) থেকে ফসফরাস নামটি এসেছে। *উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য অল্প পরিমাণে ফসফরাস প্রয়োজন। *তাপমাত্রা বা চাপ বাড়ালে ফসফরাসের রূপ পরিবর্তিত হয়। মৌলিক ফসফরাস চারটি আকারে পাওয়া যায়। এগুলো হলো:সাদা ফসফরাস, লাল ফসফরাস, বেগুনি ফসফরাস এবং কালো ফসফরাস। সাদা ফসফরাস অত্যন্ত প্রতিক্রিয়াশীল এবং উষ্ণ বাতাসের সংস্পর্শে এলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জ্বলে ওঠে। তাই এটি সাধারণত পানির নিচে সংরক্ষণ করা হয়। অন্যান্য রূপ তুলনামূলকভাবে কম সক্রিয় হয়। ফসফরাসের একটি যৌগ, ক্যালসিয়াম ফসফেট chem>Ca3(PO4)2ATP। এটিকোষ দ্বারা শক্তি উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। সাদা ফসফরাস খুবই বিষাক্ত এবং মানুষের টিস্যু, বিশেষ করে হাড় এবং তরুণাস্থির জন্য খুবই ক্ষতিকর। ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি উষ্ণ বাতাসের সংস্পর্শে এলে সাদা ফসফরাস স্বতঃস্ফূর্তভাবে জ্বলে ওঠে। লাল, বেগুনি এবং কালো ফসফরাস তুলনামূলকভাবে নিরাপদ হয়। চিত্রে ফসফরাস অনুকে খুব কাছ থেকে দেখানো হয়েছে। এর কেন্দ্রে রয়েছে নিউক্লিয়াস (বেগুনি লাল "আণবিক কণা এবং এর চারপাশে ৩টি ইলেক্ট্রন "কক্ষপথ" রয়েছে। নিউক্লিয়াস প্রোটন (লাল) এবং নিউট্রন (বেগুনি) দিয়ে গঠিত। প্রোটনগুলির উপর সামান্য চিহ্ন রয়েছে কারণ তারা ধনাত্মক চার্জ বহন করে, নিউট্রনগুলির কোনও চার্জ নেই এবং বাইরের (নীল) চারপাশে প্রদক্ষিণ করা ইলেক্ট্রনগুলির একটি চিহ্ন রয়েছে কারণ তাদের ঋণাত্মক চার্জ রয়েছে। তুমি ৩য় কক্ষপথে ৫টি, দ্বিতীয় কক্ষপথে ৮টি‌ এবং প্রথম কক্ষপথে ২টি ইলেকট্রন দেখতে পাবে। আমরা এখন যেভাবে প্রোগ্রামিং ভাষাকে জানি, অ্যানালগ এবং বৈদ্যুতিক-যান্ত্রিক কম্পিউটারের প্রাথমিক অবস্থায় প্রোগ্রামিং ভাষা সেভাবে ছিল না। যেহেতু প্রারম্ভিক কম্পিউটারে প্রতিটি সমস্যা সেটের জন্য সরাসরি তারযুক্ত করা প্রয়োজন ছিল, তাই লেখ্য-ভিত্তিক সমাধানপদ্ধতির জন্য আলাদা করে প্লাগ লাগানোর প্রক্রিয়া প্রচলিত ছিল। বৈদ্যুতিক-যান্ত্রিক যন্ত্রপাতিতে মার্কারি ডিলে লাইন মেমরি (ডিলে লাইন মেমরিতে একটি তরল বা কঠিন মাধ্যমে ক্রমাগত তথ্য সঞ্চালনের মাধ্যমে পরপর তথ্য সঞ্চিত হয়) এবং ড্রাম মেমরি এসে গিয়েছিল, তাই মেমরির নির্দিষ্ট অংশে সরাসরি লেখা এবং রিওয়্যারিং ছাড়াই নির্দেশাবলী প্রদান করা সম্ভব হয়েছিল। এটিকে বিশেষ করে "মেশিন কোড" বলা যেতে পারে। আজকের দিনে একে প্রায়শই "হেক্স" বা ষষ্টিক বলা হয়, কারণ আধুনিক ৩২-বিট এবং ৬৪-বিট মাইক্রোপ্রসেসর সিস্টেমগুলি প্রতি ক্লক চক্রে ৮ বা ১৬ হেক্সাডেসিমেল খণ্ডে বাইনারি তথ্য পাঠ করে। মেশিন স্তরে কোড লেখা কঠিন: এর জন্য প্রোগ্রাম লেখককে হার্ডওয়্যারে রেজিস্টারের নির্দিষ্ট অবস্থান এবং প্রসেসরের জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশাবলী জানতে হবে। সাধারণত মেশিন কোড পড়া এটি লেখার চেয়ে বেশি কঠিন, এইভাবে কোড পরিবর্তনগুলি নজরে রাখা একজন মানুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। অ্যাসেম্বলি প্রোগ্রামিংয়ের ব্যবহার এখনো আছে। কম্পিউটার পেরিফেরালগুলির (অর্থাৎ প্রিন্টার ইত্যাদি যন্ত্র) জন্য বেশিরভাগ ডিভাইস ড্রাইভার সি কোডে লেখা হয়, কিন্তু কাজ করতে থাকার সময় কিছু সমস্যা হলে "সি কম্পাইলার যেটি 'সি' ভাষাকে মেশিন ভাষায় পরিবর্তিত করে) থেকে মধ্যবর্তী অ্যাসেম্বলি আউটপুটকে নিয়ে, সর্বাপেক্ষা অনুকূল করে হাতে সমাধান করা হয়। তবে এর ব্যবহার ক্রমশ কমে যাচ্ছে। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং-এ বেসিক বিগিনার্স অল-পারপাস সিম্বলিক ইন্সট্রাকশান কোড এর সংক্ষিপ্ত রূপ) হল উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষার পরিবারের একটি ভাষা। এটি মূলত ১৯৬৩ সালে ডিজাইন করা হয়েছিল, ডার্টমাউথ কলেজে জন জর্জ কেমেনি এবং টমাস ইউজিন এর উদ্ভাবক। বিজ্ঞানের ছাত্র নয় এমন শিক্ষার্থীরা এই ভাষাটি ব্যবহার করে কম্পিউটারে কাজ করতে পারে। সেই সময়ে সমস্ত কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য বিশেষ সফ্টওয়্যার লেখার প্রয়োজন হত, যা শুধুমাত্র বিজ্ঞানী এবং গণিতবিদেরাই করতে পারতেন। এটি ১৯৮০-এর দশকে হোম মাইক্রোকম্পিউটারে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে এবং আজও বেশ কিছু বিকশিত উপভাষায় জনপ্রিয়। কোবোল হল কমন বিজনেস ওরিয়েন্টেড ল্যাঙ্গুয়েজ এর একটি সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি একটি উচ্চ স্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা যা ১৯৬০-এর দশকে তৈরি হয়েছিল এবং এখনও ব্যবসায়িক কর্মক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এটি বড় আকারের মেইনফ্রেম ভিত্তিক কাজগুলির জন্য আর্থিক পরিষেবা শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এতে ইংরেজি বিবৃতির অনুরূপ নির্দেশাবলী ব্যবহার করা হয় এবং একটি প্রোগ্রামের জন্য একটি সামগ্রিক কাঠামো ধার্য করা হয়। কোবোল তৈরি করার উদ্দেশ্য ছিল এমন একটি ভাষা তৈরি যেটি স্ব-নথিভুক্ত, যাকে সহজেই সংশোধন করা যায় এবং সেটি বজায় রাখা যায়। প্রোগ্রামিং ভাষা ১ হল একটি উচ্চ-স্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা যা বৈজ্ঞানিক, প্রকৌশল এবং ব্যবসায়িক অ্যাপ্লিকেশনে কাজে লাগার মত করে তৈরি করা হয়েছে। এটি সবচেয়ে বৈশিষ্ট্য-সমৃদ্ধ প্রোগ্রামিং ভাষাগুলির মধ্যে একটি এবং উচ্চ-বৈশিষ্ট্য-সমৃদ্ধ ভাষা বিভাগে প্রথম দিকের ভাষাগুলির মধ্যে একটি। ১৯৬০ এর দশকের গোড়ার দিকে চালু হওয়ার পর থেকে এটি বিভিন্ন শিক্ষাগত, বাণিজ্যিক এবং শিল্প ব্যবহারকারীদের দ্বারা ব্যবহৃত হয়েছে, এবং আজকের দিনেও এটি সক্রিয়ভাবে ব্যবহার করা হয়। এটি পুনরাবৃত্তি এবং কাঠামোগত প্রোগ্রামিং সমর্থন করে। এর ভাষার শব্দবিন্যাস ইংরেজির মতো এবং এটি জটিল তথ্য বিন্যাস বর্ণনা করার জন্য উপযুক্ত। সেগুলি যাচাই ও নিপুনভাবে ব্যবহার করার জন্য এর বিস্তৃত ফাংশনের সেট আছে। * মার্ক ৪ বিদ্যমান ফাইল থেকে উৎস স্তরে নির্দিষ্ট তথ্য নিষ্কাশন * ন্যাচারাল অ্যাডাবাস ফাইল থেকে তথ্য বের করার জন্য একটি ভাষা * আইবিএম আরপিজি একটি "প্রতিবেদন উৎপাদক" ভাষা যা অন্যান্য ধরনের অ্যাপ্লিকেশনও তৈরি করতে পারে {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} রুবিডিয়াম দেখতে রূপালি সাদা রঙের। এটি নরম নমনীয় ধাতু। নমনীয় বলে এটিকে না ভেঙ্গে পাতলা তারে পরিণত করা যায়। ধাতুটির কোনো গন্ধ নেই। ১৮৬১ সালে দুই জার্মান রসায়নবিদ, রবার্ট বুনসেন এবং গুস্তাভ কির্চহফ শিখা বর্ণালি পরীক্ষা ব্যবহার করে রুবিডিয়াম ধাতুটি আবিষ্কার করেন। সেইসময় শিখা বর্ণালির সাহায্যে মৌল চেনার পদ্ধতিটি একেবারে নতুন ছিল। ঐ পদ্ধতিতে বিজ্ঞানীরা একটি শিখার সাহায্যে যার উপাদান পরীক্ষা করতে হবে তাতে তাপ দিতেন। উপাদান থেকে নির্গত আলোর বর্ণালি পর্যবেক্ষণ করা হতো। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে রবার্ট বুনসেন এবং গুস্তাভ কির্চহফ তাদের বর্ণালি-বীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে আলোর রঙের উপর ভিত্তি করে এই মৌলটির নামকরণ করেছিলেন। ল্যাটিন শব্দ রুবিডাস এর অর্থ লাল। * বাতাসের সংস্পর্শে রুবিডিয়াম স্বতঃস্ফূর্তভাবে জ্বলে ওঠে। * আতশবাজিতে বেগুনি রঙ করতে রুবিডিয়াম ব্যবহার করা হয়। রুবিডিয়াম" নামটি ল্যাটিন শব্দ "রুবিডাস" থেকে এসেছে। কিছু আতশবাজিতে বেগুনি রঙের জন্য রুবিডিয়াম ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন উচ্চ প্রযুক্তির সরঞ্জামে রুবিডিয়াম ব্যবহৃত হয়। ভ্যাকুয়াম নলের ভিতর থেকে খুবই কম মাত্রার গ্যাসগুলিকে একত্রিত করে এবং সরিয়ে নলের ভিতর বায়ুশূন্য রাখতে এই ধাতুটি ব্যবহার করা হয়। এটি লেজার এবং উচ্চ মানের সময় মাপার ঘড়িতেও ব্যবহৃত হয়। আলোকসংবেদী কোষ এবং বিশেষ ধরনের কাচ তৈরিতেও রুবিডিয়ামের ব্যবহার দেখা যায়। যেহেতু এটি সহজে আয়নিত হয়, তাই মহাকাশযানের আয়ন ইঞ্জিনের প্রপেলান্ট হিসেবে রুবিডিয়াম ব্যবহার করা হয়। পটাসিয়ামের মতো জলের সংস্পর্শে এলে রুবিডিয়াম জ্বলতে থাকে। তাই সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এটি ১৮০৭ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। স্যার হামফ্রে ডেভি রান্নায় ব্যবহৃত একটি যৌগ পটাসিয়াম হাইড্রক্সাইড থেকে এটিকে বের করেছিলেন। এর নাম কোথা থেকে এসেছে "পটাসিয়াম" নামটি ডাচ শব্দ Potasch থেকে এসেছে। পটাসিয়াম ১৮৯৭ সালে ইংল্যান্ডে স্যার হামফ্রি ডেভি আবিষ্কার করেছিলেন। পটাসিয়ামের রাসায়নিক প্রতীক, কে, আরবি শব্দ القلية আল-ক্যাল্যা) থেকে এসেছে, যার অর্থ পটাশ। * পটাশিয়াম তোমার স্নায়ু এবং পেশির জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীর ভূত্বকে প্রায় ৩% পটাসিয়াম পাওয়া যায়। এটি গ্রহের সপ্তম সর্বাধিক প্রচুর উপাদান। পটাসিয়াম প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় খুব কম পাওয়া যায় কারণ এটি একটি অত্যন্ত প্রতিক্রিয়াশীল উপাদান। এটি সাধারণত সিলভাইট, কার্নালাইট, ল্যাংবেইনাইট এবং পলিহালাইটের মতো খনিজগুলিতে পাওয়া যায়। এই খনিজগুলি সাধারণত প্রাচীন হ্রদ এবং সমুদ্রের বিছানায় পাওয়া যায়। পটাসিয়ামের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হলো কস্টিক পটাশ। জার্মানির পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো, ক্যালিফোর্নিয়া এবং ইউটাতে এটি পাওয়া যায়। বিশুদ্ধ পটাসিয়াম যদি পানির স্পর্শে আসে তবে আগুনে জ্বলবে। পটাসিয়ামের একটি আয়ন শরীরের একটি প্রয়োজনীয় খনিজ। শরীরের অভ্যন্তরে এর একটি ব্যবহার স্নায়ুতে। মস্তিষ্কের স্নায়ু এবং নিউরন বিদ্যুৎ বহন করে। সোডিয়াম আয়ন সহ পটাসিয়াম আয়ন এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড এবং এর দ্রবণগুলিকে কখনই স্পর্শ করা উচিত নয়। এগুলি অত্যন্ত বিষাক্ত এবং ক্ষয়কারী যোগাযোগ মানুষের আচরণ এবং সমাজের মধ্যে গভীরভাবে প্রোথিত। সামাজিক বা আচরণগত ঘটনা যা থেকে যোগাযোগ অনুপস্থিত তা চিন্তা করা কঠিন। প্রকৃতপক্ষে, যোগাযোগ জিনিসের কোনো সংগ্রহের ভাগ করা আচরণ এবং বৈশিষ্ট্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, সেগুলি মানুষ হোক বা না হোক।'' আমরা সূত্রের জন্য ব্যুৎপত্তির দিকে যেতে পারি: “যোগাযোগ (communication)” শব্দটি (ল্যাটিন “কমিউনিকেয়ার (communicare)” থেকে এসেছে। এর আক্ষরিক অর্থ “সাধারণ করা”, “ভাগ করা”। শব্দটি মূলত বাস্তব জিনিস ভাগ করা বোঝায়; খাদ্য, জমি, পণ্য এবং সম্পত্তি। আজ, এটি প্রায়শই জীবিত জিনিস বা কম্পিউটার দ্বারা প্রক্রিয়াকৃত জ্ঞান এবং তথ্যের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। আমরা বলতে পারি যে যোগাযোগ হলো তথ্য প্রেরণ করা। প্রকৃতপক্ষে, যোগাযোগের অনেক পণ্ডিত এটিকে একটি কার্যকরী সংজ্ঞা হিসাবে নেন এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রের পরিক্রমা করার একটি উপায় হিসাবে ল্যাসওয়েলের ম্যাক্সিম কে কাকে কী বলে ব্যবহার করেন। অন্যরা ঐতিহাসিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটকে স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করার গুরুত্বের ওপর জোর দেয়। যোগাযোগ তত্ত্বের ক্ষেত্রটি যোগাযোগের একটি ধারণা থেকে উপকৃত হতে পারে যা ব্যাপকভাবে ভাগ করা হয়। প্রকৃতপক্ষে, একটি তত্ত্ব হল পর্যবেক্ষিত ঘটনার একটি শ্রেণীর ব্যাখ্যার কিছু রূপ। কার্ল পপার রঙিনভাবে তত্ত্বকে “বিশ্বকে ধরার জন্য যে জালটি নিক্ষেপ করি--তা যুক্তিযুক্ত করা, ব্যাখ্যা করা এবং আধিপত্য বিস্তার করার জন্য।” একটি তত্ত্বের ধারণা যে কোনো পাণ্ডিত্যপূর্ণ প্রক্রিয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে নিহিত থাকে, এবং সামাজিক বিজ্ঞানে যারা প্রাকৃতিক বিজ্ঞান থেকে একটি ভালো তত্ত্বের পরীক্ষা গ্রহণ করার প্রবণতা রাখে, অনেকেই যারা যোগাযোগ অধ্যয়ন করেন তারা যোগাযোগ তত্ত্বের একটি ধারণা মেনে চলেন যা যা অন্যান্য একাডেমিক ক্ষেত্রে পাওয়া যায়। এই বইটি একটি জীবনীগত দৃষ্টিকোণ থেকে যোগাযোগ তত্ত্বের কাছে এসেছে, একটি সামাজিক প্রেক্ষাপটের মধ্যে তত্ত্বের বিকাশ দেখানোর প্রয়াসে। এই তত্ত্ববিদদের অনেকেই আসলে নিজেদের "যোগাযোগ" গবেষক হিসেবে বিবেচনা করবেন না। যোগাযোগ অধ্যয়নের ক্ষেত্রটি উল্লেখযোগ্যভাবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, এবং তাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গিগুলিকে একীভূত করে যা মূলত অন্যান্য শাখাগুলির একটি পরিসরে বিকাশিত হয়। অনেকে পরামর্শ দেন যে যোগাযোগ তত্ত্বের একটি সফল সংস্থা বলে কিছু নেই, তবে আমরা যোগাযোগের মডেল তৈরিতে তুলনামূলকভাবে বেশি সফল হয়েছি। কার্ল ডয়েচের অন কমিউনিকেশন মডেলস ইন দ্য সোশ্যাল সায়েন্সেস এর একটি মূল প্রবন্ধ অনুসারে একটি মডেল হল "প্রতীক এবং অপারেটিং নিয়মের একটি কাঠামো যা একটি বিদ্যমান কাঠামো বা প্রক্রিয়ার প্রাসঙ্গিক পয়েন্টগুলির একটি সেটের সাথে মেলে বলে মনে করা হয়৷ অন্য কথায়, এটি একটি সরলীকৃত উপস্থাপনা বা একটি প্রক্রিয়ার টেমপ্লেট যা একটি সামাজিক সেটিংয়ে যোগাযোগের প্রকৃতি বুঝতে সাহায্য করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ধরনের মডেলগুলি অগত্যা বাস্তব জগতের এক-এক-এক মানচিত্র নয়, তবে তারা সফল হয় শুধুমাত্র ততদূর যে তারা বাস্তব জগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলি এবং একে অপরের সাথে তাদের সম্পর্কের গতিশীলতাকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করে। ডয়েচ পরামর্শ দেন যে একটি মডেলকে চারটি ফাংশন প্রদান করা উচিত৷ এটি একটি জটিল সিস্টেম সংগঠিত করা উচিত (যদিও যতটা সম্ভব সাধারণ হওয়া উচিত এবং একটি হিউরিস্টিক ফাংশন প্রদান করা উচিত। এই উভয় ফাংশন তত্ত্বের জন্য উপরে তালিকাভুক্ত অনুরূপ। তিনি পরামর্শ দেন যে মডেলগুলি যতটা সম্ভব আসল হওয়া উচিত, যাতে তারা এতটা স্পষ্ট না হয় যে তারা বিদ্যমান সিস্টেমে আলোকপাত করতে ব্যর্থ হয়। তাদের সিস্টেমের পরিমাপের কিছু ফর্মও সরবরাহ করা উচিত যা মডেলের মধ্যে এবং বাস্তবিক সিস্টেমের মধ্যে পর্যবেক্ষণ করে কাজ করবে। মডেলগুলি এমনভাবে অনুসন্ধানের সরঞ্জাম যা তত্ত্বগুলি নাও হতে পারে। পর্যবেক্ষণ করা সিস্টেমের প্রতিনিধিত্ব করে, তারা আরও বিমূর্ত উপায়ে একটি "বাস্তব বিশ্বের" সিস্টেমের সমস্যার মধ্য দিয়ে কাজ করার একটি উপায় প্রদান করে। এইভাবে, তারা তত্ত্বের চূড়ান্ত নির্মাণের জন্য নিজেদেরকে ধার দেয়, যদিও এমন হতে পারে যে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে পাওয়া ধরণের তত্ত্ব এমন কিছু যা সামাজিক বিজ্ঞানে অর্জন করা যায় না। দুর্ভাগ্যবশত, যখন মডেলগুলি "কি" এবং "কিভাবে" প্রদান করে, তারা "কেন" ব্যাখ্যা করার মতো উপযুক্ত নয় এবং তাই শক্তিশালী তত্ত্বের মতো খুব কমই সন্তোষজনক। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের অগ্রগতি: চার্লস বার্গার, রিচার্ড ক্যালাব্রেস এবং মূল অনিশ্চয়তা তত্ত্ববিদ বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে, তথ্যের ধারণাটি যোগাযোগ গবেষণা এবং যোগাযোগ তত্ত্বের বিকাশের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তথ্য বিনিময় একটি মৌলিক মানব ফাংশন যেখানে ব্যক্তিরা অনিশ্চয়তা হ্রাস করার লক্ষ্যে তথ্যের অনুরোধ, প্রদান এবং বিনিময় করে। অনিশ্চয়তা হ্রাস তত্ত্ব (URT চার্লস আর. বার্গার এবং রিচার্ড জে. ক্যালাব্রেস (১৯৭৫) এর কাছে স্বীকৃত, স্বীকৃত যে অনিশ্চয়তা হ্রাস করা যোগাযোগের একটি কেন্দ্রীয় উদ্দেশ্য। ইউআরটি-এর বিকাশের মাধ্যমে, এই পণ্ডিতরা অনিশ্চয়তা গবেষণায় এই উল্লেখযোগ্য সম্পর্ক পরীক্ষা করে আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। হিথ এবং ব্রায়ান্ট (২০০০) বলেছেন: “আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের অনুপ্রেরণাগুলির মধ্যে একটি হল তথ্যের অধিগ্রহণ যা অনিশ্চয়তা হ্রাস করতে পারে” (পৃ: ১৫৩)। তথ্যের অধ্যয়ন যোগাযোগের সমস্ত ক্ষেত্রের জন্য মৌলিক, তবে আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উন্নত তাত্ত্বিক গবেষণায় অনিশ্চয়তার অধ্যয়নের সাথে এর সম্পর্ক। ইউআরটি কেন্দ্রীয় ফোকাসে যোগাযোগের ভূমিকা রাখে, যা আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের ক্ষেত্রের উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল। বার্জার এবং ক্যালাব্রেস (১৯৭৫) নোট: “যখন যোগাযোগ গবেষকরা আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ প্রক্রিয়ার উপর অভিজ্ঞতামূলক গবেষণা পরিচালনা করেন, তখন তারা সামাজিক মনস্তাত্ত্বিক তত্ত্বগুলিকে প্রারম্ভিক পয়েন্ট হিসাবে নিয়োগ করার প্রবণতা দেখান” (পৃ: ৯৯)। অন্যান্য সমসাময়িকদের দ্বারা করা তত্ত্ব এবং প্রচেষ্টার অন্তর্নিহিত গবেষণা আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ গবেষণার উত্থানকে চিহ্নিত করেছে; ইউআরটি-এর বিকাশের সাথে সাথে, যোগাযোগ গবেষকরা অন্যান্য সামাজিক বিজ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত তাত্ত্বিক পদ্ধতির পরিবর্তে বৃহত্তর বোঝার জন্য যোগাযোগ পদ্ধতির দিকে নজর দিতে শুরু করেন। আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ গবেষণার ইতিহাস: একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ ঐতিহ্যগতভাবে, যোগাযোগ একটি আন্তঃবিভাগীয় ক্ষেত্র হিসাবে দেখা হয়। আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ প্রায়শই ভাষা, সামাজিক জ্ঞান এবং সামাজিক মনোবিজ্ঞানের অধ্যয়নের সাথে যুক্ত থাকে। ১৯৬০-এর আগে, আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের লেবেলের অধীনে কেবলমাত্র একটি পরিমিত পরিমাণ গবেষণা সম্পন্ন হয়েছিল। হিথ এবং ব্রায়ান্ট (২০০০) এই সময়টিকে আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের ক্ষেত্রের উৎস হিসাবে চিহ্নিত করেছেন: “বিশেষত ১৯৬০ সাল থেকে, পণ্ডিতরা যোগাযোগকে কেন্দ্রীয় শব্দ হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন কারণ তারা এটিকে মানুষের আচরণের একটি উল্লেখযোগ্য এবং অনন্য দিক হিসাবে অধ্যয়ন করতে চেয়েছিলেন” (পৃ: ৫৯)। ১৯৬০-এর দশকে গবেষণা তৈরি হয়েছিল যা একটি আন্তঃব্যক্তিক ক্ষেত্রের বিকাশকে প্রভাবিত করেছিল। মনোরোগবিদ্যায় গবেষণা ব্যক্তিত্ব এবং সম্পর্কের প্রভাব পরীক্ষা করে, আবিষ্কার করে যে মানসিক সমস্যাগুলি কেবল নিজের সমস্যার ফলাফল নয়, সম্পর্কগত সমস্যারও ফল। মানবতাবাদী মনোবিজ্ঞান এবং অস্তিত্ববাদের গবেষণার প্রবণতা এই ধারণাটিকে অনুপ্রাণিত করেছে যে কার্যকর যোগাযোগের মাধ্যমে সম্পর্ক উন্নত করা যেতে পারে (হিথ এবং ব্রায়ান্ট, ২০০০)। আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের শিরোনামে পরিচালিত গবেষণা প্রাথমিকভাবে প্ররোচনা, সামাজিক প্রভাব এবং ছোট গোষ্ঠী প্রক্রিয়ার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তত্ত্বগুলি শেখার ভূমিকা, অসঙ্গতি, ভারসাম্য, সামাজিক বিচার, এবং প্রতিক্রিয়া (বার্গার, ২০০৫) অনুসন্ধান করেছে। কার্ট লেউইন, সামাজিক মনোবিজ্ঞানের পূর্বপুরুষ, ফেস্টিঙ্গার, হাইডার, কেলি এবং হোভল্যান্ডের মতো আন্তঃব্যক্তিক গবেষণা অগ্রগামীদের প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৭০ এর দশকের মধ্যে, গবেষণার আগ্রহগুলি সামাজিক মিথস্ক্রিয়া, সম্পর্কীয় বিকাশ এবং সম্পর্কীয় নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে স্থানান্তরিত হতে শুরু করে। এটি ন্যাপ, মেহরাবিয়ান, অল্টম্যান, টেলর, ডাক, কেলি এবং থিবাউটের মতো পণ্ডিতদের গবেষণা দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৮০-এর দশকে, হিউস, প্ল্যানালপ, রোলফ এবং বার্গারের জ্ঞানীয় পন্থা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং গাইলস, বার্গুন এবং প্যাটারসনের আচরণগত এবং যোগাযোগমূলক অভিযোজনের গবেষণার সাথে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বার্জার (২০০৫) বলেছেন: “এই প্রাথমিক তাত্ত্বিক অভিযানগুলি গত দুই দশকে আন্তঃব্যক্তিক কম গবেষণা এজেন্ডা গঠনে সহায়তা করেছিল” (পৃ: ৪১৬)। আজ, আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ ডায়াডিক যোগাযোগের উপর ফোকাস করার প্রবণতা, যোগাযোগ যার মধ্যে মুখোমুখি মিথস্ক্রিয়া জড়িত, বা সম্পর্ক উন্নয়নের একটি ফাংশন হিসাবে যোগাযোগ। আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ তত্ত্বের গবেষণা সাধারণত সম্পর্কের বিকাশ, রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিলুপ্তির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। এটি স্বীকৃত হয়েছে যে আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ অনিশ্চয়তা হ্রাসের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয় (বার্গার এবং ক্যালাব্রেস, ১৯৭৫)। ১৯৭০ এর দশকে এর প্রবর্তনের পর থেকে, অনিশ্চয়তা অধ্যয়নের একটি প্রধান ক্ষেত্র হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে যা সামগ্রিকভাবে যোগাযোগের ক্ষেত্রের বিকাশে অবদান রেখেছে। এই অধ্যায়টি সেই সমস্ত তাত্ত্বিকদের উপর ফোকাস করার চেষ্টা করে যারা যোগাযোগের অনিশ্চয়তা হ্রাসের গবেষণায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল। তাদের কাজ আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের ক্ষেত্রের বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আন্তঃব্যক্তিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে আমাদের বোঝার কেন্দ্রবিন্দু। যেহেতু অনিশ্চয়তাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ গঠন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যা যোগাযোগের অধ্যয়নের জন্য প্রয়োজনীয়, ধারণাটি কখন উদ্ভূত হয়েছিল এবং কীভাবে এটি সংজ্ঞায়িত এবং অধ্যয়ন করা হয়েছে তা জানা উপকারী হবে। অনিশ্চয়তা বিবেচনা করার একটি উপায় তথ্য তত্ত্বের তাত্ত্বিক কাঠামোর মাধ্যমে। শ্যানন এবং ওয়েভার (১৯৪৯) প্রস্তাব করেছিলেন যে একটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে অনিশ্চয়তা বিদ্যমান ছিল যখন সম্ভাব্য বিকল্পগুলির একটি উচ্চ পরিমাণ ছিল এবং তাদের ঘটনার সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে সমান ছিল। শ্যানন এবং ওয়েভার বার্তা প্রেরণে অনিশ্চয়তার এই দৃষ্টিভঙ্গিকে সম্পর্কিত, তবে তাদের কাজটি ইউআরটি-র বিকাশেও অবদান রেখেছে। বার্জার এবং ক্যালাব্রেস (১৯৭৫) তথ্য তত্ত্ববিদদের পাশাপাশি হাইডারের (1958) অ্যাট্রিবিউশন গবেষণা থেকে ধারণা গ্রহণ করেছিলেন। বার্জার এবং ক্যালাব্রেস (১৯৭৪) “প্রতিটি মিথস্ক্রিয়াকারী আচরণ করতে পারে এমন বিকল্প উপায়গুলির সংখ্যা” (পৃ ১০০) হিসাবে অনিশ্চয়তাকে সংজ্ঞায়িত করে আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের জন্য অনিশ্চয়তার ধারণাকে প্রসারিত করেছে। একটি পরিস্থিতিতে বিদ্যমান অনিশ্চয়তার মাত্রা যত বেশি হবে, ব্যক্তিরা আচরণ এবং ঘটনাগুলির পূর্বাভাস দিতে সক্ষম হবেন তার সম্ভাবনা তত কম। মিথস্ক্রিয়া চলাকালীন, ব্যক্তিরা কেবল বর্তমান এবং অতীতের আচরণের ভবিষ্যদ্বাণী করতে সমস্যার সম্মুখীন হয় না, তবে কেন অংশীদাররা তাদের আচরণ বা বিশ্বাস করে তা ব্যাখ্যা করে। বার্জার এবং ব্র্যাডকের (১৯৮২) অনিশ্চয়তার সংজ্ঞা এই প্রক্রিয়ার জটিলতাকে হাইলাইট করেছিল যখন তারা বলেছিল: “অনিশ্চয়তা, তারপরে, একটি অপরিচিত ব্যক্তি বিশ্বাস করতে বা সম্ভাব্যভাবে বলতে পারে এমন বিপুল সংখ্যক বিকল্প জিনিস থেকে উদ্ভূত হতে পারে।” সম্পর্ক পরীক্ষা করার সময় অনিশ্চয়তা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উচ্চ মাত্রার অনিশ্চয়তা সম্পর্কগত উন্নয়নকে মারাত্মকভাবে বাধা দিতে পারে। অনিশ্চয়তা স্ট্রেস এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে যা কমিউনিকেটর দক্ষতার নিম্ন স্তরের দিকে নিয়ে যেতে পারে (ওয়েস্ট অ্যান্ড টার্নার, 2000)। অযোগ্য যোগাযোগকারীরা সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম নাও হতে পারে বা প্রাথমিক মিথস্ক্রিয়ায় জড়িত হতে খুব উদ্বিগ্ন হতে পারে। ওয়েস্ট এবং টার্নার (২০০০) উল্লেখ্য যে নিম্ন স্তরের অনিশ্চয়তার কারণে মৌখিক এবং অমৌখিক আচরণ বৃদ্ধি পেয়েছে, ঘনিষ্ঠতার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পছন্দের বৃদ্ধি ঘটেছে। মিথস্ক্রিয়ায়, ব্যক্তিরা এই লক্ষ্যের সাথে ভবিষ্যদ্বাণী করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে বলে আশা করা হয় যে এটি ভবিষ্যতের মিথস্ক্রিয়াগুলিতে কী ঘটবে তা ভবিষ্যদ্বাণী করার এবং ব্যাখ্যা করার ক্ষমতার দিকে নিয়ে যাবে। যখন উচ্চ অনিশ্চয়তা বিদ্যমান থাকে তখন এই লক্ষ্যে পৌঁছানো প্রায়শই কঠিন হয়। যদিও ব্যক্তিরা অনিশ্চয়তা কমাতে চায়, উচ্চ মাত্রার নিশ্চিততা এবং ভবিষ্যদ্বাণীও একটি সম্পর্ককে বাধা দিতে পারে। হিথ এবং ব্রায়ান্ট ২০০০) বলেছেন: “অত্যধিক নিশ্চিততা এবং ভবিষ্যদ্বাণী একটি সম্পর্ককে ধ্বংস করতে পারে; অত্যধিক অনিশ্চয়তা তার খরচকে অগ্রহণযোগ্য পর্যায়ে উত্থাপন করে। সম্পর্ক নির্মাণ হল স্থিতিশীলতা এবং পরিবর্তন, নিশ্চিততা এবং অনিশ্চয়তার একটি দ্বান্দ্বিকতা” (পৃ. ২৭১)। তাই অনিশ্চয়তা এমন একটি ধারণা যা আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিম্নোক্ত তাত্ত্বিকরা অন্বেষণ করেন যে কীভাবে যোগাযোগ ব্যক্তিরা অনিশ্চয়তা কমাতে ব্যবহার করতে পারে. {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এটি প্রমাণের একটি উদাহরণ। সংজ্ঞা এবং স্বতঃসিদ্ধের জন্য আরেকটি প্রয়োজন। এই ফলাফল নিম্নলিখিত ব্যবহার করে: b^2 2k^2 math> এবং উপরের মত অনুরূপ যুক্তি ব্যবহার করে, আমদের আছে math>2 b math> সুতরাং, অনুমানটি মিথ্যা ছিল এবং \sqrt{2 math মূলদ সংখ্যা হিসাবে লেখা যাবে না। অতএব, এটি অযৌক্তিক। * একটি সাধারণীকরণ হিসাবে একজন দেখাতে পারে যে প্রতিটি মৌলিক সংখ্যার বর্গমূল অমূলদ। * একই ফলাফল প্রমাণ করার আরেকটি উপায় হল math>x^2-2 দেখানো যা আইজেনস্টাইনের মানদণ্ড ব্যবহার করে যুক্তির ক্ষেত্রে একটি অপরিবর্তনীয় বহুপদ। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এটি স্বাদহীন, বর্ণহীন এবং গন্ধহীন। এটি ঘাতসহ, নমনীয়, রূপালী রঙের এবং চকচকে। এটি বাতাসে নীলাভ-ধূসর অক্সাইডে বিবর্ণ হয়। ইংরেজ বৈজ্ঞানিক বিশেষজ্ঞ উইলিয়াম ক্রুকস ১৮৬১ সালে বর্ণালীবীক্ষণভাবে থ্যালিয়াম খুঁজে পান। ক্রুকস এবং ফরাসি বৈজ্ঞানিক বিশেষজ্ঞ ক্লদ অগাস্টে ল্যামি উভয়ই ১৮৬২ সালে এই উপাদানটিকে আলাদা করেছিলেন। ==এর নাম কোথা থেকে এসেছে এটি ১৮৬১ সালে শিখা বর্ণালীবীক্ষণ দ্বারা আবিষ্কৃত হয়। যেহেতু থ্যালিয়ামের রঙ উজ্জ্বল সবুজ, তাই বিজ্ঞানীরা এটিকে থ্যালিয়াম নাম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, যা গ্রীক শব্দ θαλλός থ্যালোস' থেকে এসেছে, যার অর্থ "সবুজ অঙ্কুর বা ডাল"। * বিশ্বের প্রায় ৭০% থ্যালিয়াম ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের জন্য ব্যবহৃত হয় * থ্যালিয়াম হৃদরোগের অবেক্ষণের জন্যও ব্যবহৃত হয় * থ্যালিয়াম একটি বুনসেন শিখায় একটি সবুজ রঙ তৈরি করবে। থ্যালিয়াম খুবই বিষাক্ত। জনপ্রিয় ইঁদুর এবং পোকামাকড়ের বিষ তৈরি করতে এটি একটি উপাদান হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ১৯৭২ সালে নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এর ব্যবহার নিষিদ্ধ করে। পরবর্তী বছরগুলোতে আরও কয়েকটি দেশ এই উদাহরণ অনুসরণ করে। দাদ, অন্যান্য ত্বকের সংক্রমণ এবং যক্ষ্মা রোগীদের রাতের ঘাম কমাতেও থ্যালিয়াম লবণ ব্যবহার করা হয়। তাদের সীমাবদ্ধ ভেষজ সূচক এবং এসব সমস্যার জন্য উন্নত ওষুধের বিবর্তনের জন্য এর সীমিত ব্যবহার রয়েছে। থ্যালিয়াম যৌগ দিয়ে প্রস্তুতকৃত উপাদান খুব বিষাক্ত কারণ এটি বর্ণহীন, গন্ধহীন, স্বাদহীন। তাই যখন আপনি ত্বকের সাথে এটি স্পর্শ করাবেন তখন এটি আপনার জন্য খুব মারাত্মক হতে পারে। * আইবিএম টিএসএস টাইম শেয়ারিং সিস্টেম * আইবিএম টিএসও ওএস/৩৬০ এর জন্য টাইম-শেয়ারিং অপশন * আইবিএম সিপি-৬৭ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম/৬৭ * আইবিএম সিএমএস কেমব্রিজ মনিটর সিস্টেম * আইবিএম ভিএম/৩৭০ ভার্চুয়াল মেশিন * আইবিএম ভিএম/সিএমএস ভার্চুয়াল মেশিন/কনভারসেশনাল মনিটর সিস্টেম * এমটিএস মিশিগান টাইম-শেয়ারিং সিস্টেম * আইবিএম ডস/৩৬০ ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম ৩৬০ * আইবিএম ডস/ভিএস ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম/ভার্চুয়াল স্টোরেজ * আইবিএম ডস/ভিএসই ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম/ভার্চুয়াল স্টোরেজ এক্সটেন্ডেড * আইবিএম ভিএসই/এসপি ভার্চুয়াল স্টোরেজ এক্সটেন্ডেড/সিস্টেম প্যাকেজ * আইবিএম এসএসএক্স/ভিএসই স্মল সিস্টেম এক্সিকিউটিভ/ভার্চুয়াল স্টোরেজ এক্সটেন্ডেড * আইবিএম ভিএসই/ইএসএ ভার্চুয়াল স্টোরেজ এক্সটেন্ডেড/এন্টারপ্রাইজ সিস্টেম আর্কিটেকচার * আইবিএম জেড/ভিএসই জেড সিরিজ/ভার্চুয়াল স্টোরেজ এক্সটেন্ডেড * আমদাহল ইউটিএস ইউনিক্স সিস্টেম দ্রষ্টব্য: প্রকাশের বছরগুলি যোগ করা হলে আরও কার্যকর হবে। যখন 'পিসি পার্সোনাল কম্পিউটার)র উদ্ভব হয়েছিল, তখন তার একটি অপারেটিং সিস্টেমের প্রয়োজন হয়ে পড়ল। আইবিএম যোগাযোগ করল ডিজিটাল রিসার্চ নামে একটি কোম্পানির সাথে, যার মালিকানা ছিল গ্যারি কিডালেরর। আইবিএম ব্যবহার করতে চাইল ডিজিটাল রিসার্চের সিপি/এম, সেটি আগেকার একটি জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম (এটি ছিল, প্রকৃতপক্ষে, প্রথম অপারেটিং সিস্টেম যা হার্ডওয়্যার-নির্দিষ্ট ছিল না)। আইবিএম এই অপারেটিং সিস্টেমের জন্য রয়্যালটি দিতে চায়নি, তার বদলে তারা এটিকে এককালীন ক্রয় করতে চেয়েছিল এবং চেয়েছিল সিস্টেমের নাম পরিবর্তন করতে। ডিজিটাল রিসার্চ এতে রাজী হয়নি এবং আইবিএম তাদের প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নেয়। এরপর তারা মাইক্রোসফট এবং বিল গেটসের কাছে যায়। মাইক্রোসফট এবং বিল গেটস একটি বিদ্যমান অপারেটিং সিস্টেম (সিয়াটেল কম্পিউটার কোম্পানির ৮৬-ডস) কিনে তার নামকরণ করেছিল এমএস-ডস। এই নামটি পরবর্তীতে অ-আইবিএম মডেলগুলিতে ব্যবহার করা হয়েছিল; মাইক্রোসফ্ট তাদের নিজস্ব নাম ব্যবহার করার জন্য আইবিএম-এর ইচ্ছায় সম্মত হয় এবং অপারেটিং সিস্টেমটি পিসিতে পিসি-ডস হিসাবে বিক্রি হয়। ৮৬-ডস অপারেটিং সিস্টেমটি সিপি/এম কে অনুসরণ করে তৈরি করা হয়েছিল, তাই ডিজিটাল রিসার্চ তাদের পেটেন্ট লঙ্ঘন হয়েছে এই দাবী জানিয়ে আইনি মামলা দায়ের করে। আইবিএম তখন এই মামলার নিষ্পত্তি করে তাদের কম্পিউটার ক্রেতাদের যেকোনো একটি নেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে। কিন্তু, সিপি/এম-৮৬ (পিসি সংস্করণের নাম হিসাবে) এর দাম পিসি-ডস-এর চেয়ে প্রায় $২০০ বেশি ছিল, তাই সেটি ভাল বিক্রি হয়নি। এমএস/পিসি-ডস দ্রুতই পিসি-এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বাজারের মানদণ্ড হয়ে ওঠে। ডিজিটাল রিসার্চ বাজার পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করেছিল, অবশেষে তারা এমএস-ডস এর ক্লোন, ডিআর-ডস তৈরি করে স্থিতি লাভ করে। ডিআর-ডস বহুলভাবে বিক্রি হতে থাকে (যখন এমএস/পিসি-ডস শুধুমাত্র নতুন কম্পিউটারের সাথে একসাথে বিক্রি হত এবং পরবর্তীতে সংস্করণ ৫ বার করে বাজারের একটি বড় অংশ অধিকার করে। ডস-এর একটি প্রারম্ভিক সীমাবদ্ধতা ছিল, এখানে সর্বাধিক ব্যবহারযোগ্য মেমরি ছিল ৬৪০ কেবি। ডিআর-ডস নতুন রকমের মেমরি ব্যবস্থাপনাযুক্ত করে এই সীমাবদ্ধতা ভেঙে দেয়। এই সময়ের মধ্যে, মাইক্রোসফট কেবল এমএস-ডস নয়, মাইক্রোসফ্ট উইন্ডোজ প্রোগ্রাম দিয়ে বাজার ধরে রেখেছিল, সেটি ছিল ডস-এর জন্য একটি রৈখিক শেল। উইন্ডোজ তৈরি হয়েছিল ম্যাকিনটোশের উপর ভিত্তি করে এবং তাই অ্যাপল কোম্পানি মামলা দায়ের করে। বিষয়টি আরও জটিল হয়ে যায় যখন জেরক্স কোম্পানি অ্যাপলের বিরুদ্ধে মামলা করে, তাদের দাবি ছিল যে জেরক্স ঐ ডিজাইনের সঠিক মালিক। অবশেষে, রায় দেওয়া হয়েছিল যে আলোচনায় থাকা ডিজাইনের উপাদানগুলির স্বত্ব (কপিরাইট) দেওয়া যাবে না, এবং ম্যাকিনটোশ ও উইন্ডোজ সহাবস্থানেই থেকে যায়। ১৯৯৫ সালে, উইন্ডোজ ৯৫ নিয়ে উইন্ডোজ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে পুনরায় কাজ করা শুরু করেছিল। এই সময়ের মধ্যে, ডিআর-ডস দুবার বিক্রি হয়ে যায়, এটি হয়ে ওঠে নভেল ডস ৭, তারপর ক্যালডেরা ডিআর-ডস ৭। আইবিএমও মাইক্রোসফট থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিল এবং আলাদাভাবে পিসি-ডস ৬ তৈরি করছিল। উইন্ডোজের নতুন সংস্করণ যা ডস-এর সাথে সহাবস্থান করেনি, সেটি শেষ পর্যন্ত মাইক্রোসফটের বিরুদ্ধে একটি অবিশ্বাস মামলার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল। এত সমস্যা সত্ত্বেও, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ-এর বিকাশ চালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিল। আজ, বাজারে আইবিএম পিসি-সামঞ্জস্যপূর্ণ কম্পিউটারের আধিপত্য রয়েছে, যার বেশিরভাগই মাইক্রোসফট উইন্ডোজ চালায়। এছাড়াও বর্তমান একটি নতুন সিস্টেম লিনাক্স এসেছে। এটি ইউনিক্স-এর (১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকের একটি বিকল্প পিসি-সামঞ্জস্যপূর্ণ সিস্টেম; এটি আরও জটিল এবং বাড়ির পরিবর্তে শিল্পের জন্য ব্যবহৃত হয়) উপর ভিত্তি করে একটি ওপেন সোর্স সিস্টেম। অন্য একটি পৃথক পাটাতনে, অ্যাপল ম্যাকিনটোশও বিদ্যমান, তারা নতুন একটি অ্যাপল অপারেটিং সিস্টেম ম্যাক ওএস এক্স চালাচ্ছে। ম্যাক ওএস এক্স হল ম্যাক ওএস ৯ এবং নেক্সটওএস অপারেটিং সিস্টেমের সংমিশ্রণ। এটি তৈরি করেছে স্টিভ জোবসের দ্বিতীয় কোম্পানি নেক্সট ইনকর্পোরেটেড বিএসডি ইউনিক্স এবং এটি তৈরি করা হয়েছে ম্যাক কার্নেলের উপর ভিত্তি করে। ইউনিক্স ভিত্তিক হওয়ার ফলে, ম্যাক ওএস এক্স আগের ম্যাকিনটোশ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় অনেক ভালো এবং এর সাহায্যে অ্যাপল ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে পেরেছে, কারণ এটি ছাড়া অ্যাপল লিনাক্স বা আধুনিক উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সক্ষম হত না। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ১৭৮৭ সালে অ্যান্টোইন ল্যাভোয়েসিয়ার সিলিকনকে প্রথম শনাক্ত করেন। এরপর ১৮২৩ সালে সুইডেনের স্টকহোমে জনস জ্যাকব বারজেলিয়াস এটি আবিষ্কার করেন। ==এর নাম কোথা থেকে এসেছে সিলিকন এর নাম সিলিসিস (silicis থেকে এসেছে, যার অর্থ চকমকি পাথর। * সিলিকন পৃথিবীর ভূত্বকে পাওয়া দ্বিতীয় সর্বাধিক উপাদান। সর্বাধিক প্রাপ্ত উপাদান হচ্ছে অক্সিজেন। সূর্য ও উল্কাপিন্ডে সিলিকন থাকে। সিলিকন পৃথিবীর ভূত্বকের এক চতুর্থাংশ তৈরি করেছে। এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় সর্বাধিক উপাদান। অক্সিজেন হচ্ছে সবচেয়ে বেশি প্রাপ্ত মৌল। সিলিকন প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না, তবে প্রধানত সিলিকন ডাই অক্সাইড এবং সিলিকেট হিসেবে দেখা যায়। বালি, কোয়ার্টজ, রক ক্রিস্টাল, অ্যামেথিস্ট, অ্যাগেট, ফ্লিন্ট, জ্যাসপার এবং ওপাল হল ডাই অক্সাইডের কিছু রূপ। গ্রানাইট, ফেল্ডস্পার, কাদামাটি এবং মাইকা হল কিছু সিলিকেট খনিজ। সিলিকন ট্রানজিস্টর, সৌর কোষ, মাইক্রোপ্রসেসর এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ইস্পাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সিলিকন কার্বাইড একটি ক্ষয়কারী ঘর্ষক হিসাবে ব্যবহার করা হয়, এবং কিছু শিরিষকাগজের আবরণ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। না, সিলিকন সাধারণত বিপজ্জনক নয়, তবে খনি শ্রমিক এবং পাথর কাটার কারিগররা সিলিকোসিস নামে পরিচিত একটি গুরুতর ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হতে পারে যদি তারা অত্যধিক সিলিকেট ধূলিকণার মধ্যে শ্বাস নেয়, কারণ সিলিকেট কণার ধারালো প্রান্তগুলি অ্যালভিওলাইকে (বায়ু থেকে অক্সিজেন শোষণ করতে ব্যবহৃত অংশ) ছিঁড়ে ফেলে এবং ফুসফুসের ক্ষতি করে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} কম্পিউটার ইতিহাসের আদি যুগ থেকে, নানারকম উদ্ভাবন হয়ে এসেছে যার হাত ধরে এসেছে প্রযুক্তির অগ্রগতি। প্রথমদিকের কম্পিউটারগুলি ছিল যান্ত্রিক, এবং কখনও কখনও সেগুলিতে ত্রুটির প্রবণতা থাকত। সেগুলি শুধুমাত্র গণনার মেশিন ছিল। ১৬৭৩ সালে একজন জার্মান গণিতবিদ গট‌ফ্রিড ভিলহেল্ম ভন লাইব‌নিৎস একটি ক্যালকুলেটর যন্ত্র তৈরি করেন যেটি দিয়ে যোগ, বিয়োগ, গুণ এবং ভাগ করা যেত। এটি দিয়ে পাস্কালের মেশিনের চেয়ে বেশি কাজ করা যেত এবং এর ব্যবহারকারীরা অঙ্কের সমাধান করতে পারত। তবুও পাস্কালের এবং লাইবনিৎসের উভয়ের যন্ত্রই সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্য ছিল না এবং ত্রুটিযুক্ত ছিল। একজন ফরাসি তাঁতি, জোসেফ জ্যাকার্ড, ১৮০৫ সালে একটি পাঞ্চ কার্ড যুক্ত তাঁত ডিজাইন করেছিলেন। এর মাধ্যমে তাঁতের বুনন নকশার জন্য একটি নির্দিষ্ট ক্রমে পরপর পাঞ্চ কার্ডের শৃঙ্খল নির্দেশনা প্রদান করা যেত। বিভিন্ন ক্রমে বিভিন্ন কার্ড ব্যবহার করে নকশার পরিবর্তন করা যেত। এই পদ্ধতিতে, পরে এই কার্ডগুলি দিয়ে কম্পিউটার নির্দেশাবলী সংরক্ষণের উপায় পাওয়া গিয়েছিল। আরেক ফরাসী, চার্লস জেভিয়ার থমাস, একটি নতুন যান্ত্রিক কম্পিউটার নিয়ে কাজ করেছিলেন। তিনি এটিকে ফোর-ফাংশন মেশিন বলে অভিহিত করেছিলেন এবং এটি পাস্কাল বা লাইব‌নিৎসের মেশিনের চেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য ছিল। থমাস কাজ করেছিলেন ১৮২০ সালে, যখন প্রযুক্তির উন্নতি হয়েছিল। তিনি পাস্কাল এবং লাইবনিৎসের কাজ ও সেগুলির ত্রুটি থেকে শিখেছিলেন। বড় মাপের যান্ত্রিক কম্পিউটার ও লজিক চার্লস ব্যাবেজ এবং অ্যাডা লাভলেস ১৮৪২ সাল থেকে অবদান রাখা শুরু করেছিলেন। বিশ্লেষণাত্মক ইঞ্জিনের মাপনদণ্ডের নিয়ামক হয়ে ওঠা ডিফারেন্স (পার্থক্য) ইঞ্জিনটি ছিল একটি স্বয়ংক্রিয় লগারিদম ট্যাবুলেটর এবং প্রিন্টার। এটিতে একটি মেমরি ইউনিট, স্বয়ংক্রিয় প্রিন্টআউট, অনুক্রমিক প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রণ এবং পাঞ্চ-কার্ড ইনপুট ছিল। পাঞ্চ কার্ডের ধারণাটি জ্যাকার্ডের তাঁত থেকে পাওয়া গিয়েছিল। ব্যাবেজ ২০ বছর ধরে কম্পিউটার নিয়ে ব্রিটিশ সরকারের সাথে কাজ করেছিলেন। এরপর সরকার আর্থিক সাহায্য বন্ধ করার হুমকি দেয় কারণ তারা বিনিয়োগের ফলে দেখার মত কিছুই পায়নি। প্রকল্পটি এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য নতুন কারো সাহায্যের প্রয়োজন হয়ে পড়ল। সেই সময় এগিয়ে এসেছিলেন লর্ড বায়রন এবং লেডি অ্যানাবেলা মিলব্যাঙ্কের কন্যা অ্যাডা লাভলেসে। লাভলেস ব্যাবেজের তৈরি নির্দেশাবলীতে কিছু ভুল সংশোধন করেছিলেন এবং এইভাবে তিনি হয়ে উঠেছিলেন বিশ্বের প্রথম ডিবাগার (ভুল বের করার জন্য ব্যবহৃত এক ধরনের প্রোগ্রাম)। কম্পিউটারের ইতিহাসে এটি মহিলাদের জন্য একটি মাইলফলক। লাভলেস সংখ্যার বাইনারি পদ্ধতি ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছিলেন, যেটি ভবিষ্যতের কম্পিউটারে ব্যবহার করার মান নির্ধারণ করে। দুঃখজনকভাবে ডিফারেন্স ইঞ্জিন সঠিকভাবে কাজ করেনি। সঠিক গিয়ার এবং শ্যাফ্ট তৈরি করার মত সঠিক প্রযুক্তি সেই সময় ছিল না। তবুও এটি ভবিষ্যতের কম্পিউটারের জন্য পথ প্রশস্ত করতে সাহায্য করেছিল। পরবর্তীতে আইবিএম কর্পোরেশন আধুনিক যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে ডিফারেন্স ইঞ্জিনের একটি কার্যকরী মডেল তৈরি করতে সক্ষম হয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সিলভারে একটি মিষ্টি এবং টক স্বাদ আছে। সিলভার প্রাচীনকাল থেকেই পরিচিত। বাইবেলের জেনেসিস অধ্যায়ে সিলভারের উল্লেখ করা হয়েছে। ৩,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এশিয়া মাইনর এবং এজিয়ান সাগরের দ্বীপগুলিতে সীসা থেকে সিলভারকে কীভাবে আলাদা করতে হয় তা মানুষ শিখেছিল। ==এর নাম কোথা থেকে এসেছে অ্যাংলো-স্যাক্সন সিওলফোর থেকে সিলভার নামটি এসেছে। ল্যাটিন ভাষায়, সিলভারকে বলা হত আর্জেন্টাম''। আপনি কি দেশ আর্জেন্টিনার কথা শুনেছেন? ঠিক আছে, স্পেনীয়রা প্রথমে সিলভারের সন্ধানে আর্জেন্টিনায় গিয়েছিল এবং সেই কারণেই সেই দেশের নামকরণ এভাবে করা হয়েছে। * সিলভার অন্য সব ধাতুর চেয়ে ভালো বিদ্যুৎ সঞ্চালন করে। * সিলভার সবচেয়ে সাদা ধাতু। * সিলভার দৃশ্যমান আলোর সবচেয়ে পরিচিত প্রতিফলক। মেক্সিকো বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম সিলভার উৎপাদনকারী দেশ। সিলভার উৎপাদনকারী অন্যান্য প্রধান দেশগুলির মধ্যে রয়েছে কানাডা, পেরু এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সিলভার আর্জেন্টাইট, হালকা রুবি সিলভার, গাঢ় রুবি সিলভার এবং ভঙ্গুর সিলভার হিসাবে আকরিকে পাওয়া যায়। সিলভার গয়না, থালাবাসন এবং সিলভার পদকে ব্যবহৃত হয়। সিলভার বহু শতাব্দী ধরে মুদ্রা উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সিলভার কিছু আয়নাতেও ব্যবহৃত হয়, তবে এই আয়নাকে মরিচীকা ধর থেকে রক্ষা করার জন্য অবশ্যই একটি প্রতিরক্ষামূলক আবরণ দিতে হবে। উচ্চ শক্তির ব্যাটারি সিলভার এবং দস্তা বা সিলভার ও ক্যাডমিয়ামের সংমিশ্রণ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। সিলভার বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে এবং অন্য যেকোনো ধাতুর চেয়ে ভাল বিদ্যুৎ পরিবাহিত করতে পারে। সিলভার আয়োডাইড (AgI) মেঘকে বৃষ্টি তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ফটোগ্রাফিতেও ব্যবহৃত হয়। বিশুদ্ধ সিলভারের কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি নেই, তবে অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে মিশে গেলে ক্যান্সার হতে পারে। সিলভার লবণ বিষাক্ত। যদি সিলভার যৌগ সংবহনতন্ত্র দ্বারা শোষিত হয়, তবে এটি আরিগিয়া নামে পরিচিত একটি অবস্থার কারণ হতে পারে — ত্বকের রঞ্জক এবং শ্লেষ্মা ঝিল্লির ধূসর হয়ে যাওয়া। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} পোলোনিয়াম হল কক্ষ তাপমাত্রায় একটি রূপালী ধাতু। এটা অনেকটা সীসার মত অনুভূত হয়। তুমি ভুলেও এটির স্বাদ নিতে চাইবে না কারণ এটি মারাত্মক বিষ। পোলোনিয়াম ১৮৯৮ সালে মেরি এবং পিয়ারে কুরি দ্বারা আবিষ্কৃত হয়েছিল। তারা এটিকে পিচব্লেন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করেছিল। এতে ইউরেনিয়ামও রয়েছে। এর নাম কোথা থেকে এসেছে "পোলোনিয়াম" নামটি পোল্যান্ড থেকে এসেছে, যেখানে মেরি কুরি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এটিকে রেডিয়াম এফ হিসাবেও উল্লেখ করা হয়। *পোলোনিয়াম এতটাই তেজস্ক্রিয় যে এটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে উত্তপ্ত হয়ে বাষ্প হয়ে যায়, এমনকি কক্ষ তাপমাত্রায়ও। পোলোনিয়াম খুবই বিরল এবং শুধুমাত্র কিছু ইউরেনিয়াম আকরিকের সাথে দেখা যায়। পোলোনিয়ামের খুব বেশি ব্যবহার নেই কারণ এটি অনেক তেজস্ক্রিয়। যেহেতু এটি তার তেজস্ক্রিয়তা থেকে এত তাপ উৎপন্ন করে। এই উৎপন্ন টপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে জেনারেটরে চালানো হয়। পোলোনিয়াম বিষাক্ত এবং তেজস্ক্রিয়। এই তেজস্ক্রিয়তা খুবই বিপজ্জনক। পোলোনিয়াম এত তেজস্ক্রিয় হওয়ায়, এটি দ্রুত উত্তপ্ত হয় এবং আগুন উৎপন্ন করে। প্রকৃতিতে ওগানেসন মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না। গবেষণাগারে বিজ্ঞানীরা এ পর্যন্ত তিনটি পরমাণু তৈরি করেছেন। এটি খালি চোখে বা এমনকি একটি অপটিক্যাল মাইক্রোস্কোপ দিয়ে দেখার জন্য যথেষ্ট। নয় তাই এটি দেখতে কেমন তা আমরা জানি না। তারা শুধু জানে যে এটি খুব বিপজ্জনক এবং তেজস্ক্রিয় এবং এটি সম্ভবত কক্ষ তাপমাত্রায় একটি গ্যাস। ওগানেসন ২০০৬ সালে রাশিয়ার জয়েন্ট ইনস্টিটিউট ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি দ্বারা আবিষ্কৃত হয়েছিল। যখন তারা ক্যালিফোর্নিয়াম এবং ক্যালসিয়ামকে একত্রিত করে তখন ১১৮ পারমাণবিক সংখ্যা এবং ২৯৪ এর পারমাণবিক ওজন সহ একটি উপাদান তৈরি করেছিল। ওগানেশন তৈরি করা কঠিন হওয়ায় গবেষকদের ক্যালিফোর্নিয়ামের লক্ষ্যে ২৫ মিলিয়ন মিলিয়ন মিলিয়ন ক্যালসিয়াম পরমাণুগুলি তৈরি করার আগে গুলি করতে হয়েছিল। এর নাম কোথা থেকে এসেছে উপাদানটির নামকরণ করা হয়েছে ডঃ ইউরি ওগানেসিয়ানের নামে। তিনি জয়েন্ট ইনস্টিটিউট ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চের একজন রাশিয়ান গবেষক। তিনি পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই সুবিধাটিতে রয়েছেন। তিনি সেই দলের নেতৃত্ব দেন যেটি ফ্লেরোভিয়াম আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছিল। এজন্য তার নামানুসারে এটির নামকরণ করা হয়েছিল। জীবিত থাকাকালীন ব্যক্তির নামে মৌলের নামকরণ হয়েছে এমন দুজন সৌভাগ্যবান রয়েছেন। তার মধ্যে তিনি একজন। এবং অন্যজন হলেন গ্লেন সিবার্গ। তার নাম অনুসারে ১০৬ নম্বর সিবোর্গিয়ামের নামকরণ করা হয়। *ওগেনেসন এতটাই অস্থির যে তেজস্ক্রিয় ক্ষয়ের কারণে এর অর্ধেক অংশ এক সেকেন্ডের ১০০০ ভাগের কম সময়ে একটি ভিন্ন উপাদানে পরিবর্তিত হয়। *ওগেনেসনকে কখনও কখনও একরাডন বলা হয়, কারণ এটি পর্যায় সারণিতে রেডনের নিচে থাকে। ওগানেসন প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয় না। যদি তা হয়ে থাকে তবে এটি অত্যন্ত তেজস্ক্রিয় হবে এবং এটি উৎপাদিত হওয়ার সাথে সাথেই এটি দ্রুত ক্ষয়প্রাপ্ত হবে। এজন্যে এটি শুধুমাত্র পরীক্ষাগারে পাওয়া যাবে। যেহেতু ওগেনেসন অনেক তেজস্ক্রিয় এবং উৎপাদন করা অত্যন্ত কঠিন, এর তেমন কোনও ব্যবহার নেই। এটির একমাত্র ব্যবহার বিজ্ঞানীদের জন্য এটি নিয়ে গবেষণা করা এবং পরমাণু এবং উপাদান সম্পর্কিত তাদের তত্ত্বগুলিকে উন্নত করা। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ==মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে নাইট্রোজেন একটি বর্ণহীন, গন্ধহীন এবং স্বাদহীন গ্যাসীয় পদার্থ। ১৭৭২ সালে স্কটিশ পদার্থবিদ ড্যানিয়েল রাদারফোর্ড নাইট্রোজেন আবিষ্কার করেন। ==মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে নাইট্রোজেনের নাম "নাইট্রোজেনিয়াম" শব্দ থেকে এসেছে। এই শব্দটি ল্যাটিন এবং গ্রীক শব্দের সংমিশ্রণ। যার অর্থ "সল্টপিটার উৎপাদক"। * নাইট্রোজেন হলো বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে সাধারণ উপাদান। বায়ুমণ্ডলের শতকরা প্রায় ৮০ ভাগই হলো নাইট্রোজেন। বাকিটা প্রধানত অক্সিজেন এবং আর্গন। * পৃথিবীর সমস্ত জীবনের জন্য নাইট্রোজেনের প্রয়োজন, কারণ ডিএনএ, আরএনএ এবং প্রোটিনে নাইট্রোজেন থাকে। প্রকৃতিতে প্রাচুর্য দিক থেকে নাইট্রোজেনের স্থান পঞ্চম। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের শতকরা প্রায় ৭৮ ভাগই নাইট্রোজেন দিয়ে তৈরি। প্রাথমিকভাবে বায়ুমণ্ডলে এবং জীবিত পদার্থে নাইট্রোজেন পাওয়া যায়। নাইট্রোজেন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের প্রধান উপাদান। এটি বায়ুমণ্ডল থেকে মাটিতে, মাটি থেকে উদ্ভিদে, উদ্ভিদ থেকে জীবদেহে এবং জীবদেহ থেকে অবশেষে পুনরায় বায়ুমণ্ডলে ফিরে যায়। এভাবে নাইট্রোজেনের প্রকৃতিতে এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রূপান্তরের পর আবার পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ফিরে আসাকে নাইট্রোজেন চক্র বলে। বেশিরভাগ পরিস্থিতিতে নাইট্রোজেন বিপজ্জনক নয়। বিশুদ্ধ নাইট্রোজেনে শ্বাস নেওয়া যায় না। মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদের শ্বাস নেওয়া জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়। তরল নাইট্রোজেন খুবই ঠান্ডা, তাই এর স্পর্শে তুষারক্ষত হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে। নাইট্রোজেনের কিছু যৌগ খুবই বিপজ্জনক। বিপজ্জনক যৌগের উদাহরণ হিসাবে গাঢ় নাইট্রিক অ্যাসিড এবং ডিনামাইট বিস্ফোরকের নাম করা যেতে পারে। ডিনামাইটের সক্রিয় উপাদান হলো নাইট্রোগ্লিসারিন। ডুবুরিরা জলের গভীরে ডুব দিলে জলের চাপে নাইট্রোজেন রক্তপ্রবাহে দ্রবীভূত হয়। ডুবুরিরা যদি খুব দ্রুত উপরিতলে চলে আসে তবে চাপ দ্রুত হ্রাস পায়। এর ফলে নাইট্রোজেন রক্ত​​প্রবাহে বুদবুদ সৃষ্টি করে, যার ফলে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এটি উজ্জ্বল এবং এর তরল আকারে জ্বলজ্বল করে। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছিলেন যে, পারমাণবিক সংখ্যা ৬১ সহ একটি উপাদান পাওয়া যাওয়ার বহু বছর আগে থেকেই এটি বিদ্যমান ছিল। বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের দ্বারা এটি খুঁজে পাওয়ার অনেক দাবির পরে, সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে প্রমেথিয়াম প্রাকৃতিকভাবে ঘটেনি। ১৯৪৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওক রিজ ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি পারমাণবিক চুল্লিতে ইউরেনিয়াম জ্বালানি বিভক্ত করার ফলাফলের তদন্তের সময় প্রমেথিয়াম খুঁজে পায়। আবিষ্কার সম্পর্কে কাউকে বলার জন্য তারা সেই সময়ে খুবই ব্যস্ত ছিল (এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ছিল তাই এটি শুধুমাত্র ১৯৪৭ সালে ব্যাপকভাবে পরিচিত হয়েছিল। ==এর নাম কোথা থেকে এসেছে প্রথম প্রস্তাবিত নামটি ছিল "ক্লিনটোনিয়াম পরীক্ষাগারের পরে যেখানে এটি পাওয়া গিয়েছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত গ্রীক পুরাণে প্রমিথিউস টাইটানের নাম অনুসারে "প্রমেথিয়াম" প্রস্তাবিত হয়েছিল, যিনি অলিম্পাস পর্বত থেকে আগুন চুরি করেছিলেন। অন্যান্য অনুরূপ উপাদানের নামের শৈলীর সাথে মেলে বানানটি "প্রমেথিয়াম" এ পরিবর্তন করা হয়েছিল। প্রমেথিয়াম পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে পাওয়া যায়। ইউরেনিয়ামের ক্ষয়ের কারণে এটি পাওয়া যায়, পৃথিবীতে খুব বেশি প্রোমেথিয়াম নেই এবং পৃথিবীর পৃষ্ঠে প্রাকৃতিকভাবে কখনও পাওয়া যায়নি। প্রমেথিয়াম ছোট পারমাণবিক ব্যাটারি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। এটি কখনও কখনও ঘড়ির ডায়ালে হাত এবং নম্বরকে অন্ধকারে আলোকিত করতে ব্যবহৃত হয়। হ্যাঁ এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক কারণ এটি অতিরিক্ত তেজস্ক্রিয়। এটি পরিশোধিত না হওয়া পর্যন্ত এর রেডিও সক্রিয় থাকে, তারপরে এটি নিরাপদ হয় এবং কাগজ, ধাতুর পাত, এক্স-রে, স্যাটেলাইট, পারমাণবিক ব্যাটারি, পেইন্ট ও ঘড়িতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এমআইটিএস আলটেয়ার ৮৮০০ হল একটি মাইক্রোকম্পিউটার। এটি তৈরি হয়েছিল একটি নতুন মাইক্রোপ্রসেসর ইনটেল ৮০৮০ কে ভিত্তি করে এবং ১৯৭৫ সালে এর আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল। ১৯৭৫ সালে পপুলার ইলেকট্রনিক্স পত্রিকার জানুয়ারি সংখ্যায় এটির আত্মপ্রকাশের ঘোষণা হয়েছিল। এরপর যা অর্ডার এসেছিল তা পূরণ করতে আলবুকার্ক-ভিত্তিক প্রস্তুতকারকের চার মাস লেগে গিয়েছিল। 'আলটেয়ার' গৃহে ব্যবহৃত প্রথম কম্পিউটার হিসাবে বিবেচিত হয়। এই কম্পিউটারের একমাত্র ইনপুট হিসাবে ব্যবহৃত হত সামনের প্যানেলের পরপর কিছু সুইচ। তবে এতে ইন্টারফেজ লাইনের সাথে সংযুক্ত একটি মাদারবোর্ড ছিল, যার মাধ্যমে রেজিস্টারের সাথে সংযোগ করার জন্য অন্যান্য কোম্পানিদের কীবোর্ড, টেপ রিডার এবং অন্যান্য যন্ত্র ব্যবহার করা যেত। হার্ভারডের একদল ছাত্র এমআইটিএস-এর বোঝার মত করে বেসিক ভাষায় প্রোগ্রাম লিখেছিলেন। এই ছাত্ররা হলেন স্টিভ বালমার, পল অ্যালেন এবং বিল গেটস। তাঁরা প্রোগ্রামিংয়ের বিকাশের দিকে মনোযোগ দেবার জন্য হার্ভারড ত্যাগ করেন এবং কিছুদিন পরেই মাইক্রোসফট তৈরি করেন। টিআরএস-৮০ ক্রমের কম্পিউটারগুলি তৈরি হয়েছিল জিলগ জেড৮০ প্রসেসরের উপর ভিত্তি করে, এটি চলত টিআরএস-ডস অপারেটিং সিস্টেমে এবং এর মনিটর ছিল একরঙা। প্রথমে এটিতে ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করা হত এবং তারপরে প্রযুক্তি ব্যবহার করে হার্ড ড্রাইভও ব্যবহার করা গিয়েছিল। রঙিন গ্রাফিক্স সহ টিআরএস-কোকো ক্রমের কম্পিউটার হোম কম্পিউটার হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল এবং টিআরএস-৮০ সিরিজ ব্যবসাক্ষেত্রে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে বাজারজাত করা হয়েছিল। কোকো-তে খরচ বাঁচাতে মনিটর হিসেবে টিভি সেট ব্যবহার করা হত এবং সেটি আটারি ৪০০ ও ৮০০ এবং কমোডোর ৬৪ ক্রমের কম্পিউটারের সাথে প্রতিযোগিতা করার চেষ্টা করেছিল। কোকো-তে ৬৮০৯ মটোরোলা প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছিল এবং এর অপারেটিং সিস্টেম ছিল ওএস৯ (ম্যাক ওএস ৯ এর সাথে কোন সম্পর্ক নেই)। জেডএক্স স্পেকট্রাম, এবং সমঞ্জস সমূহ ১৯৭৬ সালে, দুই বন্ধু স্টিভ জবস এবং স্টিভ ওজনিয়াক চাকরি ছেড়ে দেন এবং ক্যালিফোর্নিয়ার কিউপারটিনোতে স্টিভের গ্যারেজে চলে যান। সেখানে তাঁরা একটি সস্তা এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব কম্পিউটার তৈরির ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করেন। ওজনিয়াক প্রকৌশলী ছিলেন, তিনি একটি আবদ্ধ সার্কিট বোর্ডে কাজ করছিলেন যেখানে সুইচ সহ ফ্ল্যাশিং লাইট ছিল। জবস জোর দিয়ে বলেন যে তিনি এবং ওজনিয়াক এই খেলনাটি কম্পিউটার-প্রেমীদের কাছে বিক্রি করার চেষ্টা করবেন। এটির নাম দেওয়া হয় অ্যাপল ১। সেই দিন জন্ম হয়েছিল অ্যাপল কম্পিউটারের এবং বাকিটা ইতিহাস। অ্যাপল কম্পিউটার অ্যাপল ২-এর উৎপাদন করেছিল। এখানে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ব্যবহার হত বেসিক এবং এটিকে বাড়িতে ব্যবহারের জন্য বাজারজাত করা হয়েছিল। আসল অ্যাপল ১ কম্পিউটারটি স্টিভ ওজনিয়াক এবং স্টিভ জবস একটি গ্যারেজে তৈরি করেছিলেন। উভয়েই ছিলেন কলেজ পালানো ছাত্র এবং তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল $১০০০ এর নিচে রঙিন পর্দা সহ একটি মাইক্রো কম্পিউটার তৈরি করা। স্টিভ ওজনিয়াক একটি তালিকা থেকে সাবধানে প্রয়োজনীয় চিপ বেছে নিয়েছিলেন যাতে তিনি সেরা মূল্য এবং গুণমান নিশ্চিত করতে পারেন। তিনি এমওএস ৬৫০২ প্রসেসর বেছে নিয়েছিলেন, যেটি আসলে মোটোরোলা ৬৮০০ ক্লোন। কপিরাইট আইন এড়ানোর জন্য এর কিছু পিন পরিবর্তন করা হয়েছিল। এমওএস ৬৫০২ প্রসেসর সস্তা ছিল এবং তার ফলে অ্যাপল ১ এবং তারপরে অ্যাপল ২ সিরিজের দাম অনেক কম পড়েছিল। আসল অ্যাপল ১-এর দাম ছিল $৬৬৬। সেগুলি প্রয়োজন অনুযায়ী কাঠের বাক্সে রেখে বিক্রি করা হয়েছিল। এত মেশিন বিক্রি হয়েছিল যে তার থেকে শুধুমাত্র ঋণ ফেরত নয়, অ্যাপল ২ ক্রমের কম্পিউটার তৈরিতেও সাহায্য হয়েছিল। অ্যাপল ২ সিরিজে অ্যাপল ডস এবং পরে প্রো ডস ও বেসিকের একটি সংস্করণ ব্যবহার হত। এটিতে ফ্লপি ড্রাইভ কন্ট্রোলার, মডেম এবং এছাড়াও সিপিএম-৮০ সফটওয়্যার চালানোর জন্য জেড৮০ সিপি/এম কার্ড এর মত অন্যান্য জিনিসগুলি লাগানোর উদ্দেশ্যে সম্প্রসারণ স্লট ছিল। একটি বিমান দুর্ঘটনায় পড়ে স্টিভ ওজনিয়াকের বেশিরভাগ স্মৃতি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল এবং তিনি অ্যাপল থেকে বাদ পড়েছিলেন। অ্যাপল এরপর অ্যাপল ৩ সিরিজ তৈরি করার চেষ্টা করেছিল কিন্তু এটি অ্যাপল ২ এর মত হয়নি। এটিতে আলগা চিপসের মতো সিরিজ হার্ডওয়্যার সমস্যা ছিল। অ্যাপলের সমাধান ছিল চিপগুলিকে চেয়ার থেকে ছয় ফুট নিচে ছুঁড়ে ফেলে নিজের জায়গায় বসিয়ে দেওয়া। গৃহ কম্পিটারের বাজারে অন্যদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিঁকে থাকতে সাহায্য করার জন্য অ্যাপল ২, অ্যাপল ২ অ্যাপল ২ই-এর পরে, অ্যাপল ২সি তৈরি করা হয়েছিল। বাজারে তখন এসে গেছে কমোডোর ৬৪, আটারি ৮০০, এবং আইবিএম পিসিজুনিয়র। ম্যাকিনটোশ এবং অ্যামিগার পরে ৬৫সি৮১৬ ১৬ বিট সিপিইউ দিয়ে অ্যাপল জিএস তৈরি করা হয়েছিল, অ্যাপল ২ কোড এবং উন্নততর অ্যাপল ২জিএস কোড চালানোর জন্য। অ্যাপল ২জিএস-কে নির্মান করা হয়েছিল ম্যাক ফাইন্ডার গুই এর উপর ভিত্তি করে। পরে এর জায়গায় এসেছিল ম্যাকিনটোশ ২ সিরিজ। ম্যাকিনটোশ ২ নুবাস স্লটে অ্যাপল ২ সফটওয়্যার চালানোর জন্য একটি অ্যাপল ২ এমুলেটর কার্ড (যেটি অনুকরণ করতে পারে) ছিল। অ্যাপলের স্লোগান ছিল "অ্যাপল ২ ফরএভার অ্যাপল ২ চিরকাল কিন্তু অবশেষে ম্যাকিনটোশ সিরিজের জন্য তারা অ্যাপল ২ সিরিজ পরিত্যাগ করে। ভিআইসি ২০ একটি নিম্ন-স্তরের কম্পিউটার ছিল। এটিতে ৬৫০২ প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৯৮১ সালে কমোডোর ৬৪-এর আত্মপ্রকাশের পর প্রায় এক বিপ্লব উপস্থিত হয়েছিল, ভিক ২০-এর ৮টি রঙের বদলে এখানে চমকপ্রদ ১৬টি রঙ পাওয়া গিয়েছিল এবং স্ক্রীন রেজোলিউশন বৃদ্ধি পেয়ে ৪০টি কলাম এবং ২৫টি লাইন হয়েছিল। সবার ওপরে পাওয়া গিয়েছিল ৩টি ধ্বনি সংশ্লেষক (সিন্থেসাইজার)। সেই সময়ে কমোডোর ৬৪ ছিল বাজারে সবচেয়ে জনপ্রিয় হোম কম্পিউটারগুলির মধ্যে একটি, এখানে হাজার হাজার গেম এবং ব্যবসায়িক প্রয়োগ (অ্যাপ্লিকেশন) পাওয়ার সুবিধা ছিল। আমার কাছে এখনও সি৬৪ এর জন্য মাইক্রোসফট মাল্টিপ্ল্যানের একটি অনুলিপি রয়েছে এর অন্তর্নির্মিত বেসিক ভাষা ও পত্রিকার সমাহার জেডজেডএপি৬৪ কমোডর কম্পিউট'স গেজেট এবং পাঠকদের প্রবেশের জন্য প্রোগ্রাম, অনেক মানুষকে বেসিক এবং এমনকি মেশিন কোড শিখতে সক্ষম করেছিল। ১৯৮৬ সালে, সি৬৪সি চালু করা হয়েছিল, এর পরিবর্তনগুলি (একটি হালকা রঙের আবরণী এবং একটু ভিন্ন আকৃতি) প্রধানত সৌন্দর্যবর্ধক ছিল কিন্তু এটি তখনও আগের সমস্ত সংযুক্তি এবং সফটওয়্যারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। সি৬৪-র এর আরেকটি সংস্করণ ছিল এসএক্স-৬৪। এটি কমোডোর৬৪-এর একটি বহনীয় পোর্টেবল সংস্করণ ছিল। আমি পোর্টেবল শব্দটি খুব শিথিলভাবে ব্যবহার করেছি, আদতে এই জিনিসটি ভারী ছিল। এটিতে একটি ৫-ইঞ্চি রঙিন ক্যাথোড রে টিউব (সিআরটি) মনিটর এবং একটি অন্তর্নির্মিত ডিস্ক ড্রাইভ ছিল। কীবোর্ডটি এই ইউনিটের ঢাকনা হিসাবেও ব্যবহার হত। সেই সময় কমোডোর ৬৪ আবশ্যক জিনিসগুলির মধ্যে একটি ছিল। ৩-চ্যানেল অডিও (এসআইডি চিপের মাধ্যমে) ২ x ডি ৯-পিন ইনপুট পোর্ট ঐচ্ছিক এক্সটার্নাল ফ্লপি ড্রাইভ (১৫৪১) ঐচ্ছিক টেপ ড্রাইভ (সাধারণত কম্পিউটারের সাথে সরবরাহ করা হয়) সেই সময়েরর অন্যান্য কম্পিউটারের তুলনায়, অ্যামিগা মাইক্রোকম্পিউটারটি গ্রাফিকাল প্রসেসিং, প্রদর্শন (ডিসপ্লে) এবং দক্ষতাসহকারে ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক বেশি উন্নত ছিল। অ্যামিগা সিরিজটি অডিও, ভিডিও এবং ইনপুট/আউটপুট এর জন্য কাস্টমাইজড সহ-প্রসেসরের সাথে ৬৮০০০ সিরিজের মটোরোলা প্রসেসর ব্যবহার করেছিল। সিরিজটি অনেকদিন চলেছিল, তারপর অ্যামিগা ওয়ান-এর জন্য আইবিএম/অ্যাপল/মটোরোলা পাওয়ারপিসি সিরিজ চলে এল। এই মেশিনটির জায়গা নিল অ্যামিগা ৫০০, এটি অ্যামিগা ১০০০-এর একটি সামান্য উন্নত এবং সরলীকৃত সংস্করণ, কিছু কিছু একই ক্ষমতাযুক্ত, সেইসাথে কিছু ভিন্ন সম্প্রসারণ পোর্ট সহ। অ্যামিগা ৫০০ এর পর, অ্যামিগা ২০০০, ৩০০০, ৬০০, ৪০০০ এবং ১২০০ মেশিন এসেছিল, প্রতিটিতে আগের তুলনায় ছোটখাটো উন্নতি করা হয়েছিল। বর্তমানে, অ্যামিগা কর্পোরেশন একটি পৃথক কোম্পানির কাছে অ্যামিগা ওয়ান নামে একটি নতুন মডেলের উন্নয়ন হস্তান্তর করেছে। এই নতুন মেশিনটি ৮০০ মেগা হার্জ পর্যন্ত গতি দিতে পারবে, যেখানে অ্যামিগা ৪০০০ এর সর্বোচ্চ গতি ছিল ৬০ মেগা হার্জ। এর মধ্যে অ্যামিগা ৪০০০ এর জীবন চক্রের শেষের দিকে প্রকাশিত পিপিসি উন্নতকরণগুলি পড়ছে না, প্রোগ্রামিং কোম্পানিগুলির সমর্থনের অভাবের কারণে সেগুলি ভাল চলেনি। আটারি আইএনসি. ১৯৭৯ সালে তাদের প্রথম ৮-বিট কম্পিউটার, ৪০০ এবং ৮০০ পিসিএস প্রকাশ করে। জে মাইনার এই কম্পিউটারের বিকাশের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে যুক্ত ছিলেন। এর পরে তিনি ৮০ এর দশকের গোড়ার দিকে আটারি ছেড়ে অ্যামিগাতে যোগ দেন এবং ৬৮০০০ ভিত্তিক লরিয়েন তৈরি করেন। এতে ছিল কাস্টম গ্রাফিক্স (সিটিআইএ/জিটিআইএ এবং অ্যান্টিক) ও সাউন্ড (পোকে) চিপ এবং একটি কাস্টম সম্প্রসারণ পোর্ট (এসআইও ইন্টেলিজেন্ট "প্লাগ অ্যান্ড প্লে" পোর্ট) সমন্বিত, সিস্টেমগুলি চলেছে ৬৫০২ সিপিইউ-কে কেন্দ্র করে। ৪০০ এর উদ্দেশ্য ছিল কমদামী গেমিং কম্পিউটারের বাজার এবং একটি মেমব্রেন, কীবোর্ড ও ১৬কে র‍্যাম দিয়ে গেম খেলা। অন্যদিকে, ৮০০ এর উদ্দেশ্য ছিল একটি সম্পূর্ণ টাইপরাইটার কীবোর্ড এবং ৪৮কে র‍্যাম সহ আরও গুরুত্বপূর্ণ কম্পিউটার। ১৯৮২ সালে, আটারি প্রকাশ করেছিল ১২০০এক্সএল যেখানে আবরণীর পরিবর্তন করা হয়েছিল, র‍্যাম বাড়িয়ে করা হয়েছিল ৬৪কে এবং ফাংশন কী যোগ করা হয়েছিল। সফটওয়্যার সামঞ্জস্যতার সমস্যার জন্য এটি কেবলমাত্র এক বছরের জন্য বাজারে ছিল, তারপরে এর জায়গায় এসে গেল ৬০০এক্সএল এবং ৮০০এক্সএল। ৬০০এক্সএল (১৬কে) এবং ৮০০এক্সএল (৬৪কে) এই দুটিই ১২০০এক্সএল এর মতই দেখতে ছিল, তবে তাদের এসআইও স্ট্যান্ডার্ড, প্যারালাল বাস ইন্টারফেস (পিবিআই) ছাড়াও একটি সম্প্রসারণ পোর্ট ছিল। ১৯৮৩-১৯৮৪ সালে, আটারির ভোক্তা বিভাগের ভিডিও গেম শাখাটি ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এটি পুরো কোম্পানিকে প্রভাবিত করে এবং আটারির মালিক ওয়ার্নার কমিউনিকেশন্স চেষ্টা করে কোম্পানিটিকে বিক্রি করে দিতে। কমোডোরের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ট্রামিয়েল ৮৪ এর প্রথম দিকে কমোডর ছেড়ে যান এবং তারপর ১৯৮৪ সালের জুলাইয়ে আটারি কর্পোরেশন গঠনের জন্য আটারি কনজিউমারকে কিনে নেন। জ্যাক ১৯৮৫ সালে মডেল লাইনটিকে এক্সই সিরিজে উন্নত করে আটারি কর্পোরেশনের অধীনে বেশ কয়েকটি ৮-বিট কম্পিউটার প্রকাশ করেন। ৬৫এক্সই (৬৪কে) এবং ১৩০এক্সই (১২৮কে) নতুন আবরণী নিয়ে উপস্থাপিত হয়, এবং এনহ্যান্সড কার্টিজ ইন্টারফেস (ইসিআই) নামে একটি আধা-সামঞ্জস্যপূর্ণ বাসের পিবিআই-কে প্রতিস্থাপিত করে। ১৯৮৭ সালে, জ্যাক ৬৫এক্সই মডেলটিকে নিয়ে তার আচ্ছাদনটিকে নতুন শৈলী দিলেন, কীবোর্ডটিকে মূল কম্পিউটার থেকে বিচ্ছিন্ন করলেন এবং এটিকে এক্সই গেম সিস্টেম (এক্সইজিএস) হিসাবে প্রকাশ করলেন। যখন কীবোর্ডটি সংযুক্ত থাকছেনা, তখন এটির রমে মিসাইল কমান্ড দিয়ে এটিকে একটি গেম কনসোল হিসাবে কাজ করানো গেছে। যখন কীবোর্ডটি সংযুক্ত থাকে তখন এটি একটি সম্পূর্ণ ৬৫এক্সই কম্পিউটার হিসাবে কাজ করে, এর এসআইও পোর্টগুলি দিয়ে সমস্ত পেরিফেরাল যন্ত্রকে সমর্থন করে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এটি একটি রূপালী-সাদা এবং সূর্যালোকসস্পাত বাতাসে নাইট্রোজেনের সাথে বিক্রিয়া করবে। কঠোরতা এবং বয়ন অজানা কারণ এটি তেজস্ক্রিয়, তাই এটি মানুষের পক্ষে খুঁজে বের করা অসম্ভব। ১৮৯৮ সালে পিয়েরে এবং মেরি কুরি এটি আবিষ্কার করেছিলেন। এর নাম কোথা থেকে এসেছে * রেডিয়ামের তেজস্ক্রিয়তা সত্যিই বেশি। * কারণ রেডিয়াম উচ্চ তেজস্ক্রিয় তাই এটি খুঁজে বের করা মানুষের পক্ষে অসম্ভব। রেডিয়াম প্রথম বোহেমিয়াতে সমৃদ্ধ উজ্জ্বল খনিজ পিণ্ডের আকরিকের মধ্যে পাওয়া যায়। কিছু কলোরাডোর কার্নোটাইট বালিতেও পাওয়া যায়, যদিও জায়ার আফ্রিকা এবং কানাডা র গ্রেট বিয়ার লেক অঞ্চলে সমৃদ্ধ সরবরাহ বিদ্যমান রয়েছে। রেডিয়াম ক্যান্সার রোগকে ধ্বংস করতে বা এক্স-রে করার জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে এটি এত ব্যয়বহুল তাই লোকেরা এটি খুব বেশি ব্যবহার করে না। রেডিয়াম ব্যবহার করার সবচেয়ে সাধারণ উপায় হল ঘড়ি যখন অন্ধকার জায়গায় থাকে তখন সেগুলো ফসফরের সাথে রেডিয়াম মিশ্রিত করে। এবং এখন, সেসব কিছু ধরণের ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য এটিকে ব্যবহার করে। প্রথমত, আমরা এই ধরনের শিলাতে রেডিয়াম খুঁজে পেতে পারি এবং আপনি যদি বরাবর হাঁটেন ও অল্প সময়ের জন্য এটির সংস্পর্শে আসেন, তবে এটি আপনার স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলবে না। তবে আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে রেডিয়ামের সংস্পর্শে থাকেন, তবে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।  সমস্যাটির সমাধান কর ৩ ৪ × ৫ । যদি তুমি আগে যোগ কর, তাহলে ৭ × ৫ এবং সমাধান হল ৩৫ । যদি তুমি আগে গুণ কর, তাহলে ৩ ২০ এবং সমাধান হল ২৩ । প্রথম বা দ্বিতীয় উত্তর কোনটি সত্য? ক্রিয়াকলাপের ক্রম না থাকলে দুইটি উত্তরই সত্য। যদি একটি সমস্যা একাধিক উত্তর সঠিক মনে করে, তাহলে গণিত কাজ করে না। ক্রিয়াকলাপের ক্রম বলে যে আপনি ক্রিয়াকলাপগুলো ক্রমে করেন, তাই একটি সমস্যার একটিমাত্র সঠিক উত্তর রয়েছে। আপনি ক্রিয়াকলাপের ক্রম তৈরি করতে অগ্রাধিকার ব্যবহার করেন। সমস্ত ক্রিয়াকলাপের প্রাধান্য থাকে যা অন্য ক্রিয়াকলাপের থেকে বেশি, কম বা একই। কম অগ্রাধিকার দিয়ে ক্রিয়াকলাপ করার আগে আপনি বেশি অগ্রাধিকার আছে যে ক্রিয়াকলাপের তা সম্পন্ন করেন। আপনি বাম থেকে ডানে একই অগ্রাধিকারের সাথে ক্রিয়াকলাপ করেন। এই তালিকাটি ক্রিয়াকলাপের জন্য অগ্রাধিকারের ক্রম জানায়। তালিকার শীর্ষে থাকা ক্রিয়াকলাপগুলো তালিকার নিচের দিকের ক্রিয়াকলাপগুলোর চেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে৷ একই লাইনে ক্রিয়াকলাপগুলোর একই অগ্রাধিকার আছে. বন্ধনী হল একটি বিশেষ ক্রিয়াকলাপ যার সর্বাধিক অগ্রাধিকার রয়েছে। আপনি সংখ্যার একটি গ্রুপ থেকে একটি পৃথক অভিব্যক্তি তৈরি করতে এবং চিহ্ন ব্যবহার করুন। প্রথমে বন্ধনীতে থাকা সমস্যা সমাধান করতে হয়। আপনি যদি প্রথমে কম অগ্রাধিকারসহ একটি ক্রিয়াকলাপ করতে চান তাহলে আপনি বন্ধনী ব্যবহার করুন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ধ্রুপদী প্রাচীনত্ব (এছাড়াও ধ্রুপদী যুগ, ধ্রুপদী যুগ বা শাস্ত্রীয় যুগ) খ্রিস্টপূর্ব 8ম শতাব্দীতে শুরু হয়েছিল এবং এটি ভূমধ্যসাগরের চারপাশের সভ্যতার উপর কেন্দ্রীভূত এবং বিশেষ করে প্রাচীন গ্রীস এবং প্রাচীন রোমের গ্রিকো-রোমান জগতের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। ব্রোঞ্জ যুগের শেষের দিকে (আনুমানিক ১২০০ এবং ১১৫০ খ্রিস্টপূর্ব) এর পতনের পরে এটির লিখিত উত্সের পুনরাবির্ভাব হয়েছিল, যার মধ্যে ছিল মাইসেনিয়ান গ্রীস (যা গ্রীক অন্ধকার যুগের দিকে পরিচালিত করেছিল ব্যাবিলোনিয়ার কাসাইটস, হিট্টাইট সাম্রাজ্য এবং আনাতোলিয়াতে অন্তর্ভুক্ত ছিল লেভান্ট, এবং মিশরের নতুন রাজ্য। প্রাচীন গ্রীস (খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ থেকে ৫ম শতাব্দী) ছিল ধ্রুপদী প্রাচীনত্বের প্রথম যুগ। মাইসেনিয়ান সভ্যতা আবিষ্কারের আগ পর্যন্ত এটি ছিল গ্রীক ইতিহাসের প্রথম পরিচিত সময়কাল। গ্রীক অন্ধকার যুগ থেকে বেরিয়ে এসে, গ্রীক নগর-রাষ্ট্রগুলি গড়ে উঠতে শুরু করে; এর মধ্যে রয়েছে এথেন্স (অ্যাথিনা স্পার্টা (স্পার্টি করিন্থ (কোরিন্থোস থিবস (থিভা সিরাকিউস (সিরাকুসা এজিনা (এগিনা রোডস (রোডোস অ্যার্গস, এরেট্রিয়া এবং এলিস। প্রত্নতাত্ত্বিক গ্রীস গ্রীসের দ্বিতীয় পারস্য আক্রমণের (৪৮০-৪৭৯ খ্রিস্টপূর্ব) সাথে শেষ হয়েছিল। ধ্রুপদী গ্রীস এবং হেলেনিস্টিক সময়কাল ধ্রুপদী গ্রীস মোটামুটিভাবে খ্রিস্টপূর্ব ৫ম থেকে ৪র্থ শতাব্দীতে ছিল। ৫১০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এথেনিয়ান অত্যাচারের পতনের পর, ক্লিসথেনিস ৫০৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এথেন্সকে গণতান্ত্রিক ভিত্তির উপর রেখেছিলেন। গ্রিকো-পার্সিয়ান যুদ্ধ (৪৯৯-৪৪৯ খ্রিস্টপূর্ব) গ্রিসের প্রথম পারস্য আক্রমণে অগ্রসর হয় (৪৯২-৪৯০ খ্রিস্টপূর্ব যাতে পারস্য ম্যাসেডন এবং থ্রেস জয় করে এবং এজিয়ান সাগরের উপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে। গ্রিসের দ্বিতীয় পারস্য আক্রমণে (৪৮০-৪৭৯ খ্রিস্টপূর্ব বিখ্যাত থার্মোপাইলির যুদ্ধ (৪৮০) সংঘটিত হয়েছিল, যেখানে রাজা লিওনিডাস এবং ৩০০ জন স্পার্টান পশ্চাদপসরণ রক্ষা করার জন্য মৃত্যু পর্যন্ত লড়াই করেছিলেন। থার্মোপাইলির পরে, অ্যাকেমেনিড সাম্রাজ্যের জারক্সেস এথেন্সকে ধ্বংস করার নির্দেশ দেন। দ্বিতীয় আক্রমণ এবং গ্রিক-পার্সিয়ান যুদ্ধে গ্রীক বিজয়ের পর, ম্যাসেডন, থ্রেস এবং আইওনিয়া পারস্য থেকে স্বাধীনতা লাভ করবে। পেলোপনেশিয়ান যুদ্ধের (৪৩১-৪০৪ খ্রিস্টপূর্ব) পরে, গ্রীস স্পার্টার আধিপত্যের অধীনে আসে। থিবস এবং এথেন্সের উত্থানের মাধ্যমে স্পার্টান আধিপত্যের অবসান ঘটে লিউকট্রার যুদ্ধের (৩৭১ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) মাধ্যমে। এর পরে মেসিডোনের ফিলিপ দ্বিতীয় (যিনি ৩৫৯-৩৩৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে রাজত্ব করেছিলেন) অধীনে ম্যাসেডোনিয়ার সম্প্রসারণ ঘটে। ধ্রুপদী গ্রীস ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের মৃত্যুর সাথে শেষ হয়েছিল, যিনি একটি বিশাল ম্যাসেডোনিয়ান সাম্রাজ্য অর্জন করেছিলেন যার মধ্যে গ্রীস এবং মধ্যপ্রাচ্যের বেশিরভাগ অংশ ছিল, যার মধ্যে পারস্য আচেমেনিড সাম্রাজ্যও ছিল। আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের মৃত্যুর সাথে হেলেনিস্টিক সময়কাল (৩২৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) শুরু হয়েছিল। দিয়াডোচি (আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের গ্রীক "উত্তরাধিকারী তার মৃত্যুর পর আলেকজান্ডারের সাম্রাজ্যকে বেশ কয়েকটি হেলেনিস্টিক রাজ্যে খোদাই করে যুদ্ধ করেছিলেন। এটি রোমান সাম্রাজ্যের উত্থানের সাথে শেষ হয়েছিল, বিশেষ করে ১৪৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে গ্রিসে রোমান বিজয় এবং ৩১ খ্রিস্টপূর্বাব্দে অ্যাক্টিয়ামের যুদ্ধের পরে 30 খ্রিস্টপূর্বাব্দে টলেমাইক মিশরের রোমান বিজয় (এবং ক্লিওপেট্রা এবং মার্ক অ্যান্থনির মৃত্যু) দ্বারা চিহ্নিত। . রোমান প্রজাতন্ত্র (ঐতিহ্যগতভাবে ৫০৯ BC থেকে ২৭ BC) রোমান রাজ্য এবং রোমান রাজতন্ত্রের উৎখাতের সাথে শুরু হয়েছিল। রোমান প্রজাতন্ত্রের সময়, রোমের নিয়ন্ত্রণ শহরের চারপাশ থেকে ভূমধ্যসাগরীয় বিশ্বের বেশিরভাগ অঞ্চলে ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়েছিল। প্রজাতন্ত্রের শেষের দিকে, মারিয়াস এবং সুল্লা সহ মহান জেনারেলরা নিয়ন্ত্রণ লাভ করেন। প্রথম ট্রাইউমভিরেট (60-53 খ্রিস্টপূর্ব) ছিল জুলিয়াস সিজার, পম্পেই এবং ক্রাসাসের জোট। জুলিয়াস সিজার রুবিকন অতিক্রম করেন এবং সিজারের গৃহযুদ্ধ (খ্রিস্টপূর্ব ৪৯-৪৫) শুরু করেন, যেখানে তিনি পম্পেকে পরাজিত করেন। সিজারকে হত্যার পর (৪৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ অক্টাভিয়ান (সিজারের দত্তক পুত্র এবং উত্তরাধিকারী মার্ক অ্যান্টনি (সিজারের লেফটেন্যান্ট) এবং লেপিডাস, দ্বিতীয় ট্রাইউমভাইরেট নামে একটি জোট গঠন করবেন। সিজারের ঘাতক ব্রুটাস এবং ক্যাসিয়াস লিবারেটরদের গৃহযুদ্ধে (৪৩-৪২ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) মার্ক এন্টনি এবং অক্টাভিয়ানের কাছে পরাজিত হন। অ্যাক্টিয়ামের যুদ্ধ (৩১ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) এবং মার্ক অ্যান্টনি ও ক্লিওপেট্রার পরাজয়ের পর অক্টাভিয়ান অগাস্টাস (27 খ্রিস্টপূর্ব) প্রজাতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে প্রথম সম্রাট হন। রোমান সাম্রাজ্য (খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতাব্দী থেকে ৫ম শতাব্দী) খ্রিস্টপূর্ব ২৭ অগাস্টাস (পূর্বে অক্টাভিয়ান) দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু রোম ১৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে সিসালপাইন গল, ইলিরিয়া, গ্রিস এবং হিস্পানিয়া অধিগ্রহণের মাধ্যমে সাম্রাজ্যিক চরিত্র অর্জন করেছিল; এবং খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতাব্দীতে আইউডায়া, এশিয়া মাইনর এবং গল অধিগ্রহণের সাথে। রোমান সাম্রাজ্যের প্রথম সময়কাল প্রিন্সিপেট (২৭ BC-২৮৪ AD) নামে পরিচিত ছিল, যা একক সম্রাটের (প্রিন্সেপস) শাসন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। প্রিন্সিপেটের প্রারম্ভিক সময়কালকে প্যাক্স রোমানা রোমান শান্তি ২৭ BC-১৮০ AD) বলা হত, আপেক্ষিক স্থিতিশীলতার একটি সময়, ১১৭ খ্রিস্টাব্দে সাম্রাজ্য তার সর্বাধিক পরিমাণে ছিল। জুলিও-ক্লডিয়ান রাজবংশ (২৭ BC-৬৮ AD) 4 সম্রাটদের বছর (৬৮-৬৯ ফ্ল্যাভিয়ান রাজবংশ (৬৯-৯৬ নারভা-অ্যান্টোনিন রাজবংশ (৯৬-১৯২ এর বছর দ্বারা অনুসরণ করা হয়েছিল ৫ সম্রাট (১৯২-১২৩ সেভেরান রাজবংশ (১৯৩-২৩৫ এবং তৃতীয় শতাব্দীর সংকট (২৩৫-২৮৪)। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য (৩৯৫-১৪৫৩ বা পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য, ৪৭৬ সালে পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্যের পতন থেকে বেঁচে যায়। সাসানীয় সাম্রাজ্যের পূর্বে (২২৪ থেকে ৬৫১ খ্রিস্টাব্দ ইরানি মালভূমির সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল: * আচেমেনিড সাম্রাজ্য (৫৫০ BC-৩৩০ BC) ছিল প্রথম পারস্য সাম্রাজ্য, সাইরাস দ্য গ্রেট ৫৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে মধ্য, লিডিয়ান এবং ব্যাবিলনীয় সাম্রাজ্য জয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। তৃতীয় দারিয়াসের পরাজয়ের পর এটি আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সাম্রাজ্যে পতন ঘটে। * সেলিউসিড সাম্রাজ্য (৩১২ খ্রিস্টপূর্বাব্দ-৬৩ খ্রিস্টপূর্ব) আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সাম্রাজ্যের বিভাজনের পর সেলুকাস আই নিকেটর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি হেলেনিস্টিক যুগের সাম্রাজ্য। পার্থিয়ার মিথ্রিডেটস প্রথম তাদের অনেক জমি জয় করেছিল। গ্রেকো-ব্যাক্ট্রিয়ান কিংডম (২৫৬ BC-১২৫ BC) সেলিউসিড সাম্রাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। * পার্থিয়ান সাম্রাজ্য (২৪৭ BC-২২৪ AD) পার্থিয়ার আরসেস I দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যিনি পার্থিয়া অঞ্চল থেকে পার্নি উপজাতির (একজন ইরানী জনগণ) নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এটি সেলিউসিড সাম্রাজ্যের অঞ্চলগুলিতে প্রসারিত হবে। এটি সাসানীয় সাম্রাজ্য দ্বারা সফল হয়েছিল। দেরী প্রাচীনত্ব তৃতীয় শতাব্দীর (২৩৫-২৮৪ খ্রিস্টাব্দ) সঙ্কট অনুসরণ করে এবং প্রাথমিক মুসলিম বিজয়ের ৬২২-৭৫০ খ্রিস্টাব্দ) সাথে শেষ হয়। এটি ছিল ধ্রুপদী প্রাচীনত্বের শেষ সময়কাল, এবং কিছু প্রাথমিক মধ্যযুগের সাথে ওভারল্যাপ করে। তৃতীয় শতাব্দীর সংকট, এবং টেট্রার্কি তৃতীয় শতাব্দীর সংকট (২৩৫-২৮৪ খ্রিস্টাব্দ) ছিল রোমান সাম্রাজ্যের একটি বড় রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার সময়; ৫০ বছরের সময়কালে সম্রাট উপাধির জন্য কমপক্ষে ২৬ জন দাবিদার ছিলেন, বেশিরভাগই বিশিষ্ট জেনারেলদের থেকে। এই সময়ের মধ্যে, অরেলিয়ান (সম্রাট ২৭০-২৭৫) পালমিরিন সাম্রাজ্য এবং গ্যালিক সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে রোমান সাম্রাজ্যকে পুনরায় একত্রিত করেন; এটি তাকে হত্যার আগে "বিশ্বের পুনরুদ্ধারকারী" উপাধি অর্জন করেছিল। ২৮৪ খ্রিস্টাব্দে রোমান সম্রাট ডায়োক্লেটিয়ানের সিংহাসন আরোহণের মাধ্যমে সংকটের অবসান ঘটে; এটি প্রিন্সিপেট (২৭ BC-২৮৪ খ্রিস্টাব্দ) নামে পরিচিত পূর্ববর্তী সময়কে অনুসরণ করে, সাম্রাজ্য সরকারের তথাকথিত "স্বৈরাচারী" পরবর্তী পর্বের সূচনা করে। ডায়োক্লেটিয়ান টেট্রার্কি (২৯৩-৩১৩ খ্রিস্টাব্দ) চেষ্টা করেছিলেন, যা রোমান সাম্রাজ্যকে পূর্ব এবং পশ্চিমে বিভক্ত করেছিল; দুইজন সিনিয়র সম্রাট (অগাস্টি) দুইজন জুনিয়র সম্রাট এবং মনোনীত উত্তরসূরি (সিজার) সহ প্রতিটি বিভাগ শাসন করেছিলেন। টেট্রার্কি ব্যবস্থা (৩০৬-৩২৪) এর গৃহযুদ্ধের সাথে ভেঙে পড়ে; মিলভিয়ান ব্রিজের যুদ্ধে (৩১২ খ্রিস্টাব্দ) ম্যাক্সেনটিয়াসকে (রোমের দখলদার) এবং ক্রাইসোপোলিসের যুদ্ধে (৩২৪ খ্রিস্টাব্দ) লিসিনিয়াস (প্রাচ্যের অগাস্টাস) পরাজিত করার পর কনস্টানটাইন দ্য গ্রেট সমগ্র সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ লাভ করেন। কনস্টানটাইনকে প্রথম খ্রিস্টান রোমান সম্রাট বলে মনে করা হয় এবং তিনি নিসিন ধর্মের সৃষ্টিতে সহায়ক ছিলেন। তিনি সাম্রাজ্য সম্প্রসারণ করেন এবং কনস্টান্টিনোপল এবং কনস্টান্টিনীয় রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। মাইগ্রেশন পিরিয়ড ছিল ইউরোপের বর্বর আক্রমণের সময়কাল। এটিকে ৩৭৫ সালে হুনদের দ্বারা ইউরোপ আক্রমণের সাথে শুরু এবং ৫৬৮ সালের মধ্যে লোমবার্ডদের দ্বারা ইতালির বেশিরভাগ অংশ জয়ের সাথে শেষ হিসাবে দেখা যেতে পারে; কিন্তু কখনও কখনও এটি প্রায় ৩০০ থেকে প্রায় ৮০০ পর্যন্ত প্রসারিত হয়। সেখানে হুনদের আক্রমণ ছিল, তবে আভার, স্লাভ এবং বুলগারদের দ্বারাও। হুনিক সাম্রাজ্য (৩৭০-৪৬৯) পূর্ব ইউরোপ এবং পশ্চিম এশিয়ার বেশিরভাগ অংশকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং আটিলার অধীনে একীভূত হয়েছিল। হুনরা হয়তো তুর্কি ছিল। এটি জার্মানিক জনগণের আন্দোলনে অবদান রাখে, বিশেষ করে গথ (ভিসিগথ এবং অস্ট্রোগথ সহ ভ্যান্ডাল, অ্যাংলো-স্যাক্সন এবং ফ্রাঙ্কস। অন্যান্য জার্মানিক লোকদের মধ্যে লোমবার্ডস, বারগুন্ডিয়ানস, সুয়েবি, ফ্রিসি এবং আলেমানি অন্তর্ভুক্ত ছিল। থিওডোসিয়াস I (৩৭৯-৩৯৫) ছিলেন পূর্ব এবং পশ্চিম উভয় দিকে রোমান সাম্রাজ্য শাসন করার শেষ সম্রাট, এবং এর পরে সাম্রাজ্য স্থায়ীভাবে আবার পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্য এবং পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য (বা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য) এ বিভক্ত হয়ে যাবে। পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়েছিল ৪৭৯ সালে, যখন অ-রোমান ওডোসার রোমুলাস অগাস্টুলাসকে ক্ষমতাচ্যুত করেন এবং ইতালির রাজা হন (৪৭৬-৪৯৩)। পরবর্তীতে, ইতালি বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতনের আগে ইতালি অস্ট্রোগথিক রাজ্যের (৪৯৩-৫৫৩) অংশ হয়ে ওঠে। ৪৭৬ সালের পতনের জন্য আংশিকভাবে মাইগ্রেশন পিরিয়ডে মাইগ্রেশনের জন্য দায়ী করা যেতে পারে, বিশেষ করে গথ এবং অন্যান্য অ-রোমান লোকেরা হুন থেকে পালানোর পর সাম্রাজ্যে প্রবেশ করেছিল। অন্যান্য কারণের মধ্যে রয়েছে সেনাবাহিনী ও অর্থনীতির দুর্বলতা; সম্রাট এবং বেসামরিক প্রশাসনের অকার্যকর শাসন; এবং ক্ষমতার জন্য অভ্যন্তরীণ লড়াই। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য (৩৯৫-১৪৫৩ বা পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য, পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্যের পতনের পরও অব্যাহত ছিল। ৩২৪ সালের আগে, কনস্টানটাইন দ্য গ্রেট তার সাম্রাজ্যের আসন নিকোমিডিয়া থেকে কনস্টান্টিনোপলে (পূর্বে বাইজেন্টিয়াম নামে পরিচিত, পরে ইস্তাম্বুল নামে পরিচিত) স্থানান্তরিত করেন। কখনও কখনও "নতুন রোম" হিসাবে চিহ্নিত করা হয়, কনস্টান্টিনোপল বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী হয়ে ওঠে। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ল্যাটিন সংস্কৃতির পরিবর্তে গ্রীকের দিকে ভিত্তিক ছিল এবং অর্থোডক্স খ্রিস্টধর্ম দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। জাস্টিনিয়ান রাজবংশের (৫১৮-৬০২) অধীনে, পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্যের পতনের পর থেকে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য তার সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল। সম্প্রসারণটি মূলত জাস্টিনিয়ান দ্য গ্রেট (জাস্টিনিয়ান I) এর যুদ্ধের ফলে হয়েছিল, যিনি ৫২৭-৫৬৫ সালের মধ্যে শাসন করেছিলেন এবং উত্তর আফ্রিকা, দক্ষিণ স্পেন এবং ইতালিতে (সিসিলি, সার্ডিনিয়া এবং কর্সিকা সহ) এটিকে বিস্তৃত করেছিলেন। এতে বলকান উপদ্বীপ, আনাতোলিয়া এবং পবিত্র ভূমিও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই সময়ের মধ্যে, প্লেগ অফ জাস্টিনিয়ান (৫৪১-৫৪২ খ্রিস্টাব্দ) সাম্রাজ্যের জনসংখ্যার উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, আনুমানিক ২৫-৫০ মিলিয়ন মৃত্যুর সাথে। প্রাথমিক মুসলিম বিজয়ের সময় (৬২২-৭৫০) অনেক অঞ্চল পরবর্তীতে ইসলামী খিলাফতের কাছে হারিয়ে যায়। পারস্য সাসানীয় সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে চলমান বাইজেন্টাইন-সাসানীয় যুদ্ধ (২৮৫ থেকে সি. ৬২৮) দ্বারা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য দুর্বল হয়ে পড়ে; এর মধ্যে ৬২৬ সালের কনস্টান্টিনোপল অবরোধ অন্তর্ভুক্ত ছিল। সাসানিয়ানদের পতনের পর, কনস্টান্টিনোপলের প্রথম এবং দ্বিতীয় আরব অবরোধে (৬৭৪-৬৭৮ এবং ৭১৭-৭১৮) উমাইয়া খিলাফত বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের কাছে পরাজিত হয়। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য নিরবচ্ছিন্নভাবে চলতে থাকবে কনস্টান্টিনোপলের বস্তা (১২০৪ যখন এটি নিসিয়া সাম্রাজ্য (১২০৪-১২৬১) দ্বারা সফল হয়েছিল। ১২৬১ সালে কনস্টান্টিনোপল পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল, এবং বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য তারপর 1453 সালে অটোমান সাম্রাজ্যের কাছে কনস্টান্টিনোপলের পতন পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। দ্বিতীয় পারস্য সাম্রাজ্য ছিল সাসানীয় সাম্রাজ্য (২২৪ থেকে ৬৫১ খ্রিস্টাব্দ যাকে সাসানিদ সাম্রাজ্য বা নব্য-পারস্য সাম্রাজ্যও বলা হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ইরানীদের সাম্রাজ্য বলা হয়। এটি হাউস অফ সাসানের আর্দাশির প্রথম দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এটি পার্থিয়ান সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারী হয়েছিল। সাসানীয় সাম্রাজ্যের মহান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল গ্রিকো-রোমানরা, এবং বাইজেন্টাইন-সাসানিয়ান যুদ্ধে (২৮৫ থেকে ৬২৮ খ্রিস্টাব্দ) তাদের বিরুদ্ধে অনেক যুদ্ধ করেছে। সাসানিয়ান সাম্রাজ্য নিজেই ৬৫১ সালে মুসলিম পারস্য বিজয়ে রাশিদুন খিলাফত দ্বারা পতন ঘটে। ইসলাম একটি আব্রাহামিক একেশ্বরবাদী ধর্ম: কেন্দ্রীয় বার্তা হল একমাত্র ঈশ্বর (যাকে বলা হয় আল্লাহ এবং মুহাম্মদ হলেন তাঁর নবী, যার ধর্মগ্রন্থ কুরআন নামক ঈশ্বরের বাণী; পরবর্তী শিক্ষাগুলি, যাকে সুন্নাহ বলা হয়, হাদিস (বাণী) দ্বারা গঠিত। অনুসারীদের সাধারণত মুসলমান বলা হয়। প্রাথমিক মুসলিম বিজয় ও খেলাফত প্রারম্ভিক মুসলিম বিজয় (বা আরব বিজয়) আরব উপদ্বীপের একীকরণ তৈরি করেছিল এবং উত্তর আফ্রিকা, আইবেরিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য এবং তার বাইরেও বিশাল এবং দ্রুত সম্প্রসারণের এক শতাব্দী। এটি সাসানিদ সাম্রাজ্যের পতন দেখেছিল এবং বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য অনেক অঞ্চল হারিয়েছিল। এটি বিভক্ত করা যেতে পারে: # মুহাম্মদের বিজয় (৬২২-৬৩২ আরবে ইসলামিক বিস্তার সহ। মুহাম্মদ বেঁচে ছিলেন ৫৭০ থেকে ৬৩২। খালিদ ইবন আল-ওয়ালিদ (৫৮৫-৬৪২) ছিলেন মুহাম্মদের মহান সেনাপতি। # রাশিদুন খিলাফত (৬৩২-৬৬১ লেভান্ট, মিশর এবং নব্য-পারস্য সাসানীয় সাম্রাজ্যের বিজয়। # উমাইয়া খিলাফত (৬৬১-৭৫০ সিন্ধু, মাগরেব এবং হিস্পানিয়া এবং সেপ্টিমানিয়া (আল-আন্দালুস) জয়। একটি খিলাফত হল একজন খলিফার নেতৃত্বে একটি রাষ্ট্র, একজন ইসলামী স্টুয়ার্ড যিনি নিজেকে মুহাম্মদের উত্তরসূরি বলে দাবি করেন। ইসলামী শাসকদের মধ্যে সুলতান (যারা সালতানাতের উপর শাসন করেন) এবং আমির (যারা আমিরাতের উপর শাসন করেন) অন্তর্ভুক্ত করেন। প্রাথমিক মুসলিম বিজয়ের পর, দুটি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য খিলাফত ছিল: # আব্বাসীয় খিলাফত (৭৫০-১২৫৮ এবং ইসলামী স্বর্ণযুগ। # অটোমান খিলাফত (১২১৭-১৯২৪ অটোমান সাম্রাজ্যের পরবর্তী খিলাফত (১২৯৯-১৯২২ মধ্যযুগের শেষ ও আধুনিক সময়ের একটি সাম্রাজ্য। ফাতেমীয় খিলাফত (৯০৯-১১৭১) ছিল একমাত্র উল্লেখযোগ্য শিয়া (বিশেষ করে ইসমাঈলবাদ) খিলাফত এবং উত্তর আফ্রিকা, মিশর এবং মধ্যপ্রাচ্যের অঞ্চল ছিল। মুহাম্মদের মৃত্যুর পরপরই, মুসলমানরা দুটি প্রধান ইসলামী শাখায় বিভক্ত হয়: শিয়া এবং সুন্নি ইসলাম। শিয়ারা (যাদেরকে শিয়াও বলা হয়) বিশ্বাস করত যে প্রাথমিক খলিফাদের শুধুমাত্র মুহাম্মদের পরিবারের সদস্য হওয়া উচিত ছিল; তাই তারা শুধুমাত্র শিয়া ইমামদের বৈধ বলে স্বীকৃতি দেয়। কারবালার যুদ্ধ (৬৮০ যেখানে হুসেন ইবনে আলী (মুহাম্মদের নাতি এবং শিয়া ইমাম) এর সমর্থক এবং আত্মীয়রা খলিফা ইয়াজিদ প্রথম (সুন্নি উমাইয়া খেলাফতের) একটি বৃহত্তর শক্তির কাছে পরাজিত হয়েছিল, শিয়া-সুন্নি বিভেদকে দৃঢ় করেছিল আব্বাসীয় বিপ্লবে (৭৪৭-৭৫০ আব্বাসীয়দের দ্বারা উমাইয়াদের উৎখাতে শিয়ারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, কিন্তু আব্বাসীয় খিলাফত ছিল সুন্নি। অষ্টম শতাব্দী থেকে, আরব এবং ইরানী রাজবংশগুলি সুন্নি এবং শিয়া উভয়ই ছিল; তুর্কি রাজবংশ সুন্নি ইসলাম দ্বারা আধিপত্য ছিল। 16 থেকে 18 শতকের মধ্যে ইরানের সাফাভিদের শিয়া ইসলামে রূপান্তর, ইরানকে, যেখানে পূর্বে সুন্নি সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল, শিয়া ইসলামের আধ্যাত্মিক ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছিল। বর্তমানে মুসলিমদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ সুন্নি, শুধুমাত্র ইরান, ইরাক, বাহরাইন, লেবানন এবং আজারবাইজানে শিয়া সংখ্যাগরিষ্ঠ। আব্বাসীয় খিলাফত (৭৫০-১২৫৮) এর সময় ইসলামিক স্বর্ণযুগ ঘটেছিল, এটি একটি সুন্নি খিলাফত যা উমাইয়া খিলাফতের উত্তরাধিকারী হয়েছিল। বহু বছর ধরে আব্বাসীয়রা বাগদাদ শহর থেকে শাসন করেছিল এবং এটি শিক্ষা ও সংস্কৃতির একটি কেন্দ্রীয় কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল। ইসলামী স্বর্ণযুগে মধ্যপ্রাচ্যে বিজ্ঞান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের বিকাশ ঘটে। অনুবাদ আন্দোলন অব্যাহত ছিল, যা ছিল আরবি ভাষায়, বিশেষ করে ফার্সি এবং গ্রীক থেকে পাঠ্যের অনুবাদ। তারা চীনাদের কাছ থেকে কীভাবে কাগজ তৈরি করতে হয় তা শিখেছিল এবং বাগদাদে অনেক কাগজের কল তৈরি করেছিল। এটি হাউস অফ উইজডম (বাগদাদের গ্র্যান্ড লাইব্রেরি) সহ বাগদাদে ছত্রিশটি গ্রন্থাগারের দিকে নিয়ে যাবে। ইসলামী স্বর্ণযুগের মহান পণ্ডিতদের মধ্যে রয়েছে: * আল-খোয়ারিজমি ছিলেন একজন পারস্য পণ্ডিত যিনি বীজগণিতের ক্ষেত্রে দারুণ অগ্রগতি করেছিলেন, আরবি হল "আল-জাবর"। তিনি হিন্দু-আরবি সংখ্যার বিকাশ ও জনপ্রিয়তাও তৈরি করেছিলেন। * ইবনে আল-হাইথাম একজন আরব পণ্ডিত ছিলেন যাকে "আধুনিক আলোকবিদ্যার জনক" বলা হয়; তিনিই সর্বপ্রথম দৃষ্টিকে বস্তু থেকে আলো প্রতিফলিত করে চোখের ভিতরে প্রবেশ করার মত বর্ণনা করেন। * জাবির ইবনে হাইয়ানকে "রসায়নের জনক" বলা হয়, তিনি রসায়ন, সৃষ্টিতত্ত্ব, সংখ্যাতত্ত্ব, জ্যোতিষশাস্ত্র, চিকিৎসাবিদ্যা, জাদুবিদ্যা, রহস্যবাদ এবং দর্শনে অগ্রগতি অর্জন করেছিলেন। * ইবনে আল-নাফিস ছিলেন একজন আরব চিকিৎসক যিনি সর্বপ্রথম রক্তের পালমোনারি সঞ্চালনের বর্ণনা দেন। * আভিসেনা (ইবনে সিনা) ছিলেন একজন পারস্য পলিম্যাথ যিনি অত্যন্ত প্রভাবশালী দ্য ক্যানন অফ মেডিসিন এবং দ্য বুক অফ হিলিং লিখেছিলেন। * আল-জাহরাউই একজন আরব চিকিৎসক, সার্জন এবং রসায়নবিদ ছিলেন এবং তাকে "সার্জারির জনক" হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি ২০০ টিরও বেশি অস্ত্রোপচারের যন্ত্র বর্ণনা করেছেন এবং অভ্যন্তরীণ সেলাইয়ের জন্য ক্যাটগুট ব্যবহার করেছেন। * আল-রাজি ছিলেন একজন ফার্সি পলিম্যাথ এবং চিকিত্সক, এবং পরীক্ষামূলক ওষুধের প্রাথমিক প্রবক্তা। * ওমর খৈয়াম ছিলেন একজন ফার্সি গণিতবিদ, জ্যোতির্বিদ এবং কবি, যিনি একটি অত্যন্ত সঠিক সৌর ক্যালেন্ডার তৈরি করেছিলেন। * ইসমাইল আল-জাজারি ছিলেন একজন আরব পলিম্যাথ যিনি অনেক যান্ত্রিক ডিভাইসের বর্ণনা দিয়ে দ্য বুক অফ নলেজ অফ ইনজেনিয়াস মেকানিক্যাল ডিভাইস লিখেছেন। * নাসির আল-দিন আল-তুসি এবং আল-বাত্তানি ত্রিকোণমিতিকে অনেক উন্নত করেছিলেন। ইসলামি বিশ্বের প্রথম দিকের বিভক্তি আব্বাসীয় খিলাফত 750 সালে উমাইয়া খিলাফতের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিল এবং ১২৫৮ সাল পর্যন্ত টিকে থাকবে। কিন্তু প্রায় 892 সাল নাগাদ এবং আল-মুতামিদের মৃত্যুতে, আব্বাসীয়দের সরাসরি শাসন বেশিরভাগ মেসোপটেমিয়া এবং পশ্চিম আরবে হ্রাস পায়, অন্যান্য স্বায়ত্তশাসিত শাসকরা মেনে চলেছিল। নামমাত্র আব্বাসীয় আধিপত্য, কিন্তু প্রকৃত স্বাধীনতার সাথে। এটি রাজবংশ এবং অঞ্চলগুলিতে অনেক অস্থিতিশীলতার সাথে ইসলামিক বিশ্বের রাজনৈতিক বিভক্তি তৈরি করেছিল। পরবর্তীতে আব্বাসীয় রাজনৈতিক ক্ষমতা আরও হ্রাস পাবে, বিশেষ করে ইরানী বুয়েড এবং সেলজুক তুর্কিদের উত্থানের সাথে। কিন্তু পরবর্তীকালে অধিকাংশ রাজবংশের দ্বারা আব্বাসীয়রা খলিফা হিসেবে স্বীকৃত হবে এবং পরবর্তীতে রাজনৈতিক পুনরুজ্জীবনও হয়েছিল। আব্বাসীয় খিলাফত ব্যতীত ইসলামী বিশ্বে আরও অনেক ইসলামি রাজবংশ ছিল। মধ্যপ্রাচ্যের বিশিষ্ট আরব রাজবংশের অন্তর্ভুক্ত: * হামদানীদ রাজবংশ (৮৯০-১০০৪) উত্তর মেসোপটেমিয়া এবং সিরিয়ার শিয়া ইসলামের একটি আরব রাজবংশ। এটি উকাইলিদ রাজবংশের (৯৯০-১০৯৬) কাছে পতিত হবে, একটি শিয়া ইসলাম আরব রাজবংশ। * জারাহিদরা (আনুমানিক ৯৭০ থেকে ১২ শতকের গোড়ার দিকে একটি ইসলামী আরব রাজবংশ, ফিলিস্তিন, ট্রান্সজর্ডান এবং উত্তর আরব শাসন করেছিল। * মিরদাসিদ রাজবংশ (১০২৪-১০৮০ একটি আরব শিয়া ইসলাম রাজবংশ, আলেপ্পো আমিরাত নিয়ন্ত্রণ করত। আরবদের আধিপত্যের পর ইরানী মালভূমিতে ইরানী মুসলিম রাজবংশের (প্রধানত পারস্য ও কুর্দিদের) উত্থান ছিল ইরানী ইন্টারমেজো। ইরানী রাজবংশের অন্তর্ভুক্ত: * বুয়াইড রাজবংশ (৯৩৪-১০৬২, বুওয়াইহিদস, বোওয়াইহিদস, বুয়াহিদস বা বুয়াইডস নামেও পরিচিত) ছিল একটি শিয়া ইরানি রাজবংশ, যা এই সময়ে মেসোপটেমিয়া এবং পারস্যের ভূমি শাসন করবে। Kakuyids (১০০৮-১১৪১) বুওয়াইহিদের সাথে সম্পর্কিত ছিল। * অন্যান্য ইরানী রাজবংশগুলি আরও সুন্নি ইসলামের দিকে ঝুঁকছিল, এবং সামানিদ (৮১৯-৯৯৯ তাহিরিদ (৮২১-৮৭৩ সাফারিদস (৮৬১-১০০৩ সাজিদস (৮৮৯-৯২৯ জিয়ারিদস (৯৩০-১০৯০ এবং সাল্লারিদ অন্তর্ভুক্ত ছিল। (৯৪২-৯৭৯)। শিয়া শতাব্দী ছিল দশম শতাব্দীতে শুরু হওয়া প্রধান শিয়া ইসলাম রাজবংশ, বিশেষ করে হামদানীস, ফাতিমিদের (মিশর এবং পশ্চিমে) এবং বুয়েডদের জীবনীশক্তির সময়কাল। এই সময়কালে, শিয়া রাজনীতিগুলি এর মূল অঞ্চল সহ বেশিরভাগ ইসলামী বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ করেছিল। আব্বাসীয় খলিফা, সর্বোচ্চ সুন্নি নেতা এবং বাগদাদ বুইডদের নিয়ন্ত্রণে আসে; যখন মক্কার শরীফ ফাতেমিদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এটি সুন্নি রাজনৈতিক শক্তির প্রতিদ্বন্দ্বী সুন্নি পুনর্জাগরণের মাধ্যমে শেষ হয়েছিল। বাগদাদের বুইড নিয়ন্ত্রণ 1055 সালে সেলজুক তুর্কিদের সাথে শেষ হয়। সুন্নি ইসলামের তুর্কি ও মামলুক রাজবংশের উত্থান ইরানি ইন্টারমেজোরও অবসান ঘটায়। এর মধ্যে সেলজুক তুর্কি (এবং জেঙ্গিডস গজনভিদ এবং খোয়ারাজমিয়ানদের অন্তর্ভুক্ত ছিল। আব্বাসীয় শাসনের পতনের পর, মিশরে রাজবংশের উত্তরাধিকার ছিল: * তুলুনিদ রাজবংশ (৮৬৮-৯০৫) ছিল তুর্কি বংশোদ্ভূত একটি মামলুক সুন্নি রাজবংশ। আব্বাসীয় শাসনের বিচ্ছিন্নতার সাথে তারা টলেমাইক রাজবংশের পর থেকে মিশরের পাশাপাশি সিরিয়ার বেশিরভাগ অংশ শাসনকারী প্রথম স্বাধীন রাজবংশ হয়ে ওঠে। তুলুনিদ রাজবংশের পতন হবে আব্বাসীয় খিলাফতের হাতে। * ইখশিদিদ রাজবংশ (৯৩৫-৯৬৯ একটি তুর্কি মামলুক সুন্নি রাজবংশ, মিশর এবং লেভান্টে আব্বাসীয় শাসন অনুসরণ করে। * ফাতেমীয় খিলাফত (৯০৯-১১৭১) ছিল ইসমাইলি-শিয়াদের আরব এবং বারবার খিলাফত। উত্তর আফ্রিকা এবং সিসিলি থেকে শুরু করে, এটি মিশর, পবিত্র ভূমি এবং পশ্চিম আরবে ছড়িয়ে পড়ে, কিন্তু পশ্চিমে তার অঞ্চলগুলি হারায়। মিশরের ফাতেমীয় খিলাফত পরবর্তীতে সুন্নি ইসলামের রাজবংশের দ্বারা দখল করা হবে: * আইয়ুবী রাজবংশ (১১৭১-১২১৬) ফাতেমীয় মিশরের অবসান ঘটে; এটি সালাদিন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যিনি ফাতেমীয় মিশরের উজির হয়ে উঠেছিলেন। আইয়ুবিদরা শেষ পর্যন্ত মামলুক সালতানাত দ্বারা উৎখাত হয়েছিল। * কায়রোর মামলুক সালতানাত (১২৬১-১৫১৭ যা ১৫১৭ সালে উসমানীয় মিশর বিজয় পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। * কর্ডোবা (৭৫৬-১০৩১ সুন্নি উমাইয়ারা আল-আন্দালুস (আইবেরিয়া) কর্ডোবার আমিরাত হিসাবে ধরে রেখেছিল, যা 939 সালে কর্ডোবার খিলাফতে পরিণত হয়েছিল। এরপর তা টাইফাস নামে ছোট ছোট রাজ্যে বিভক্ত হয়; আল-আন্দালুস পরে আলমোরাভিদ রাজবংশ এবং আলমোহাদ খিলাফত দ্বারা শাসিত হয়েছিল। রিকনকুইস্তা ছিল খ্রিস্টানদের দ্বারা ইবেরিয়ার পুনরুদ্ধার। * ইদ্রিসিদ রাজবংশ (৭৮৮-৯৭৪ একটি শিয়া মরক্কোর রাজবংশ যা মরক্কো লাভ করে। * আঘলাবিদ রাজবংশ (৮০০-৯০৯ একটি সুন্নি আরব রাজবংশ যা ইফ্রিকিয়া (উত্তর-মধ্য আফ্রিকা) অর্জন করেছিল। * ফাতেমি খিলাফত (৯০৯-১১৭১ বিস্তারিত জানার জন্য উপরে দেখুন। মিশরের বাইরে উত্তর আফ্রিকায়, বার্বার জিরিদ রাজবংশ (৯৭৩-১১৪৮) দ্বারা ফাতেমীয় খিলাফত অনুসরণ করা হয়েছিল; এটি অন্যান্য উত্তর আফ্রিকার বারবার রাজবংশের পথ খুলে দেয়, যেমন আলমোরাভিড রাজবংশ, আলমোহাদ খিলাফত, জায়ানিদ রাজবংশ, মারিনিদ সালতানাত এবং হাফসিদ রাজবংশ। মামলুক (বা মামেলুক, আক্ষরিক অর্থে "অধিকৃত সাধারণত আরবদের দাস সৈন্যদের বোঝায়। তারা ক্রীতদাস তুর্কি জনগণকে অন্তর্ভুক্ত করে, তবে মিশরীয় কপ্ট, সার্কাসিয়ান, আবখাজিয়ান এবং জর্জিয়ানদেরও ক্রীতদাস করেছিল। সময়ের সাথে সাথে তারা একটি শক্তিশালী সামরিক নাইটলি শ্রেণীতে পরিণত হয়েছিল এবং অনেক মুসলিম রাজবংশের সন্ধান পাবে মামলুকদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত রাজবংশের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল তুলুনিডস (868-905 ইখশিদিদস (935-969 গজনভিডস (977-1186 খোয়ারজমিয়ান রাজবংশ (1077-1231 দিল্লির মামলুক রাজবংশ (1206-1290 মামলুক রাজবংশ (1206-1290) 1250-1517 এবং ইরাকের মামলুক রাজবংশ (1704-1831)। দশমিক একটি ছোট বৃত্ত যা পুরো অংশ এবং ভগ্নাংশকে দশমিক সংখ্যায় আলাদা করে। দশমিক সংখ্যা একটি মিশ্র ভগ্নাংশকে দশমিকের বামে পুরো অংশ এবং দশমিকের ডানদিকে ভগ্নাংশের অংশ দেখানোর একটি উপায়। দশমিক স্থান স্থানাংক এর অনুরূপ, প্রতিটি দশমিক স্থান বাম দিকের স্থানের পরিমাণের এক দশমাংশ দেখায়। হর একটি ভগ্নাংশের নীচের সংখ্যা, এটি দেখায় যে একটি পূর্ণ সংখ্যার টুকরোগুলো বড় না ছোট। ভগ্নাংশ একটি সংখ্যা যা সম্পূর্ণ পরিমাণের শুধুমাত্র অংশ দেখায়। মিশ্র ভগ্নাংশ একটি ভগ্নাংশ এবং একটি পূর্ণ সংখ্যা একসাথে থাকে। ঋণাত্মক সংখ্যা একটি সংখ্যা যা শূন্যের চেয়ে কম, এটি কিছুর অভাব দেখায়। সংখ্যা রেখা ধনাত্মক এবং ঋণাত্মক সংখ্যা দেখানোর একটি উপায়, এটি একটি সরলরেখায় দাগ হিসেবে সমস্ত সংখ্যা দেখায়। সংখ্যা চিহ্ন যেমন ১ ৬ বা ৪ এগুলো সংখ্যা দেখাতে ব্যবহৃত হয়। লব একটি ভগ্নাংশের শীর্ষ সংখ্যা, এটি একটি পূর্ণ সংখ্যার টুকরো সংখ্যা দেখায়। স্থানাংক একটি সংখ্যা যে পরিমাণ একটি সংখ্যা তার অবস্থানের কারণে দেখায়। ধনাত্মক সংখ্যা একটি সংখ্যা যা শূন্যের চেয়ে বড়। সম্পূর্ণ সংখ্যা একটি সাধারণ সংখ্যা যা একজন ব্যক্তি গণনার জন্য ব্যবহার করে, এটি একক জিনিসের পরিমাণ দেখাতে পারে। ঋণাত্মক সংখ্যাও পূর্ণ সংখ্যা হতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ভাগ করা হল গুণের বিপরীত। বিভাজন ক্রিয়াকলাপের জন্য ÷ চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যদি ৩ বন্ধু ১২টি আপেলের একটি ব্যাগের সমান অংশ নেয়, তবে প্রতিটি বন্ধু ৪টি আপেল পাবে। এটি গণিতের ভাষায় ১২ ÷ ৩ ৪ । ভাগ করার সময় ক্রম অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ৩ ÷ ২ ২ ÷ ৩ এর মত নয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ==এটি দেখতে, অনুভব করতে, স্বাদ বা গন্ধ কেমন টেলুরিয়াম হল একটি রূপালী-সাদা ধাতুকল্প। টেলুরিয়াম যৌগগুলো সাধারণত কটু গন্ধের হয়। যদি একজন মানুষ টেলুরিয়ামের সংস্পর্শে আসে, এমনকি খুব অল্প পরিমাণেও — মনে রাখতে হবে, টেলুরিয়াম বিষাক্ত, তাই কারো এটির সংস্পর্শে আসা উচিত নয়, এমনকি খুব অল্প পরিমাণেও — তাদের শরীর এটিকে বিপাক করে যাতে তাদের নিঃশ্বাসে এত ভয়ানক গন্ধ হয় যে, প্রতিবেদন অনুযায়ী, টেলুরিয়ামের সংস্পর্শে আসা ল্যাব কর্মীদের তাদের সিস্টেম থেকে এটি বের না হওয়া পর্যন্ত অনুপস্থিতির ছুটি দিতে হয়েছিল। * রাসায়নিক ধর্মে সেলেনিয়াম এবং সালফারের সাথে টেলুরিয়ামের মিল রয়েছে। * আঠারো শতকে রোমানিয়ার সোনার আকরিকের খনি থেকে টেলুরিয়াম আবিষ্কৃত হয়েছিল। * টেলুরিয়ামের দুটি বহুরূপতা রয়েছে, স্ফটিকাকার এবং অনিয়তাকার। হ্যাঁ, টেলুরিয়াম হালকা বিষাক্ত, তাই এটি পরিচালনা করার সময় লোকদের খুব সতর্ক হওয়া উচিত। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৩ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ==মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে রেডন একটি অদৃশ্য, গন্ধহীন গ্যাস। এটি দেখা যায় না। এর গন্ধ বা স্বাদও নেওয়া যায় না। ১৯০০ সালে জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ফ্রিডরিচ আর্নস্ট ডর্ন রেডন আবিষ্কার করেন। তিনি লক্ষ্য করেন যে রেডিয়াম যৌগগুলি একটি তেজস্ক্রিয় গ্যাস নির্গত করে।। ডর্ন গ্যাসটিকে মূলত "রেডিয়াম ইমানেশন" অর্থাৎ রেডিয়ামের থেকে নির্গত গ্যাস বলে অভিহিত করেন। গ্যাসটিকে পরে "নিটন" বলা হয়। ==মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে রেডিয়াম তেজস্ক্রিয় মৌল। তেজস্ক্রিয়তার জন্য এই মৌল ভেঙ্গে রেডন তৈরি হয়। তাই রেডিয়াম নামের থেকে মৌলের নামটি এসেছে। ১৯২৩ সালে এর নাম দেওয়া হয় "রেডন"। * নিষ্ক্রিয় গ্যাসের মধ্যে রেডন সবচেয়ে ভারী। * রেডনকে প্রথমে "রেডিয়াম ইমানেশন" অর্থাৎ রেডিয়ামের থেকে নির্গত গ্যাস বলা হতো। * রেডন ফুসফুসের ক্যান্সারের দ্বিতীয় প্রধান কারণ (তামাক ধূমপানের পরে)। বায়ুমণ্ডলে খুবই নগণ্য পরিমাণে রেডনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। কোনো কোনো অঞ্চলে ভূগর্ভ থেকে স্বাভাবিকভাবেই রেডনের দেখা মেলে। বিশেষ করে যেখানে তেজস্ক্রিয় খনিজের ভান্ডার রয়েছে। ইউরেনিয়াম খনি অঞ্চলের পাথর এবং মাটিতে ইউরেনিয়ামের তেজস্ক্রিয়তার ফলে রেডন পাওয়া যায়। পৃথিবীর ভূত্বকে রেডিয়াম ক্ষয় থেকেও রেডন তৈরি হয়। রেডন গ্যাস ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে পারে। তাই ক্যান্সার চিকিৎসায় এবং রেডিও থেরাপিতে রেডন ব্যবহৃত হয়। ভূমিকম্পের পূর্বাভাস জানতে রেডন গ্যাসের ব্যবহার দেখা যায়। রেডন অত্যন্ত তেজস্ক্রিয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেস দ্বারা পরিচালিত গবেষণায় জানা যায় যে, তামাক ধূমপানের পরে ফুসফুসের ক্যান্সারের দ্বিতীয় সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল রেডন গ্যাসের সংস্পর্শ। রেডন গ্যাসের উপস্থিতির সম্ভাবনা যেখানে রয়েছে সেখানে নিয়মিত এটি পরীক্ষা ও পরিমাপ করা প্রয়োজন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই পাতায় আমরা প্রশাসক-সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি। কিছু বিষয় সব প্রশাসকদের জন্য, অন্যগুলো শুধুমাত্র প্রশাসক বা ব্যবহারকারী পরীক্ষকদের জন্য। উইকিবই সাইট লাইসেন্সের জিএফডিএল এবং ক্রিয়েটিভ কমন্স) ইতিহাসের পাতা, এবং এইভাবে লেখকত্ব ও বৈশিষ্ট্যের চিহ্ন-রেখা অবশ্যই সংরক্ষণ করা আবশ্যক। অন্যান্য উইকি থেকে কপি এবং পেস্ট ব্যবহার করার পরিবর্তে আমাদের কাছে আমদানি সরঞ্জাম থাকার এটি একটি কারণ। আমদানি সরঞ্জাম পাতার ইতিহাস সংরক্ষণ করে, যা আমাদের লাইসেন্সের সাথে সম্মতিতে থাকতে সাহায্য করে। পাতাগুলির মধ্যে একত্রীকরণ কপি এবং পেস্ট করা প্রযুক্তিগতভাবে লাইসেন্সের লঙ্ঘন। এই সমস্যা এড়াতে দুটি উপায় আছে। প্রথমটি হল একত্রিত পাতার ইতিহাসে একটি ব্যাকলিংক প্রদান করা। কপি করা সংস্করণের স্থায়ী লিঙ্কসহ সম্পাদনা সারাংশে একটি সংক্ষিপ্ত মন্তব্য দিয়ে এটি করা যেতে পারে। উত্তম পদ্ধতি হল ইতিহাস একত্রিত করা''। ঐতিহাসিকভাবে প্রশাসকরা ইতিহাসগুলিকে একত্রিত করতে মুছে ফেলার পদ্ধতিতে কিছু পরিহারের উপায় ব্যবহার করেছেন: উৎস পাতাকে লক্ষ্য পাতায় স্থানান্তর করুন; #*আপনাকে সতর্ক করা হবে যে লক্ষ্য পাতাটি ইতিমধ্যেই বিদ্যমান এবং আপনি এটি মুছতে চান কিনা তা জিজ্ঞাসা করা হবে; লক্ষ্য পাতার জন্য ইতিহাস দেখুন অংশে যান এবং ইতিহাস একত্রীকরণ এর মত একটি কারণসহ মুছে ফেলা সংশোধনগুলি মুছে ফেলুন; বর্তমান সংস্করণ পুনরুদ্ধার এর মত একটি সম্পাদনা সারাংশ দিয়ে এই সংশোধনটি সংরক্ষণ করুন। নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়াটি সাধারণত ইমেলের মাধ্যমে সহজতর করা হয়, তাই যারা ব্যবহারকারী নাম পরিবর্তনের অনুরোধ করছেন তাদের একটি বৈধ ইমেল ঠিকানা নিবন্ধিত হওয়া উচিত এবং অন্যান্য ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে ইমেল গ্রহণ করার জন্য তাদের পছন্দ সেট করা উচিত। এইভাবে, নাম পরিবর্তনে সমস্যা হলে স্টুয়ার্ড ব্যবহারকারীর সাথে যোগাযোগ রাখতে পারেন। একটি ডপেলগ্যাঙ্গারস হল যখন একজন ব্যক্তি উইকিপিডিয়ার মতো অন্য একটি WMF প্রকল্পে একজন প্রকৃত ব্যবহারকারী হিসাবে উইকিবইয়ে একই ব্যবহারকারীর নাম তৈরি করে। এটি প্রায়ই হয়রানি বা ব্যক্তিগত আক্রমণের রূপ হিসাবে ঘটে এবং সাধারণত সহ্য করা হয় না। আপনি যখন একজন ব্যবহারকারীর জন্য একটি নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন, তখন নিশ্চিত করুন যে আপনি সেই ব্যবহারকারীর ইমেল ঠিকানা পেয়েছেন। তারপরে আপনি তাদের ব্যবহারকারী নাম এবং পাসওয়ার্ড ইমেল করতে পারেন। নিশ্চিত করুন যে ব্যবহারকারী তাৎক্ষণিকভাবে নিম্নলিখিত কাজ করে: দখল হল এমন একটি কাজ যেখানে একজন ব্যবহারকারী অন্য ব্যক্তির মালিকানাধীন ব্যবহারকারী নাম ধরে নেয়। উইকিপিডিয়ায় এই বিষয়ে বেশ কিছু কঠোর নির্দেশিকা রয়েছে, কিন্তু উইকিবইয়ে তা নেই। যাইহোক, এই বিষয়ে নিয়মের অভাবের অর্থ এই নয় যে ব্যবহারকারী নাম দখল নিয়মিতভাবে বা যথাযথ বিবেচনা ছাড়াই করা হয়। যদিও সমস্ত বিবরণ স্টুয়ার্ডদের সিদ্ধান্তের উপর ছেড়ে দেওয়া হয়, তবে একটি দখলকৃত ব্যবহারকারী নাম সাধারণত হতে হবে: # কখনও অবরোধমুক্ত হওয়ার সামান্য বা কোন আশা ছাড়াই অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরুদ্ধ করা হয়েছে # কোনো বৈধ সম্পাদনা হলে অল্প, এবং কোনো লগ এন্ট্রি থাকলে কয়েকটি থাকে (যেমন ফাইল আপলোড, পাতা স্থানান্তর ইত্যাদি) # অনেক আগে তৈরি করা হয়েছে, এবং দীর্ঘদিন ব্যবহার করা হচ্ছে না। যদি দখলকৃত ব্যবহারকারী নামটির একটি ইমেল ঠিকানা সংযুক্ত থাকে, তবে ব্যবহারকারী নামের বর্তমান মালিক দখল প্রক্রিয়ার জন্য উপযুক্ত কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য একটি অনুরোধ সাধারণত পাঠানো উচিত। প্রশাসকদের পদোন্নতি, ব্যুরোক্র্যাটদের পদোন্নতি, এবং বট পতাকা প্রদান ব্যুরোক্র্যাট দ্বারা ইতিবাচক সম্প্রদায়ের সমর্থনের প্রতিক্রিয়া হিসাবে সঞ্চালিত হয়। একজন ব্যুরোক্র্যাটকে পদোন্নতি দেওয়ার আগে সমর্থন ভোটের সংখ্যাগত মূল্য দেখতে হবে তা পরিবর্তনশীল কিনা। প্রায় ১০টি সমর্থন ভোট বা এর মতো দরকার, যা একজন প্রশাসককে পদোন্নতি দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় একটি শালীন সংখ্যক ভোট। প্রশাসকরা অতীতে ৫টিরও কম ভোট পেয়ে পদোন্নতি করতে পারতেন এবং হয়েছেনও, তবে সাধারণত একজন ব্যুরোক্র্যাটকে যেকোনো পদোন্নতির আগে আরও বেশি সমর্থন প্রদর্শনের জন্য অপেক্ষা করা উচিত। একজন নতুন ব্যুরোক্র্যাটকে পদোন্নতি দেওয়া অনেক বেশি রক্ষণশীল প্রক্রিয়া এবং একজন ব্যুরোক্র্যাটকে ব্যুরোক্র্যাট পদে পদোন্নতি দেওয়ার আগে গড় প্রশাসক পদোন্নতির জন্য প্রত্যাশার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ভোট দেখার জন্য অপেক্ষা করা উচিত। এগুলি সবই কেবল পরামর্শ, স্বভাবত এবং সম্প্রদায়ের কার্যকলাপের স্তর, সমর্থন ও বিরোধী ভোটের পিছনে যুক্তি এবং অন্যান্য কারণের উপর নির্ভর করে। বট পতাকা প্রদান একটি বিষয় যেখানে উইকিবইয়ের ব্যুরোক্র্যাটরা ঐতিহ্যগতভাবে অত্যন্ত রক্ষণশীল। বট পতাকা একটি সক্রিয় বটকে আরসি তালিকায় নিমজ্জিত হওয়া থেকে রোধ করতে এবং এর ফলে ধ্বংসপ্রবণতা পর্যবেক্ষণ ক্রিয়াকলাপ রোধ করতে সত্যিই বিদ্যমান রয়েছে। এটি সাধারণ মতামত যে, একটি অ্যাকাউন্টকে শুধুমাত্র একটি বট পতাকা দেওয়া উচিত যদি তারা নিয়মিতভাবে আরসি তালিকা নিমজ্জিত করার ক্ষমতা প্রদর্শন করে থাকে। অনেক ব্যক্তি নিয়মিত ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয় এবং আধা-স্বয়ংক্রিয় স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে। যাইহোক, যদি ব্যবহারকারীর পর্যালোচক অধিকার না থাকে তবে এটি দৃঢ়ভাবে নিরুৎসাহিত করা হয়। যদি অ্যাকাউন্টে পর্যালোচক পতাকা না থাকে, তাহলে প্রতিটি স্বয়ংক্রিয় পরিবর্তন ম্যানুয়ালি পর্যালোচনা করতে হবে। স্বয়ংক্রিয় বা আধা-স্বয়ংক্রিয় পরিবর্তনগুলি করার ব্যাপারে চিন্তা করার আগে, নিশ্চিত করুন যে আপনি যে অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছেন তাতে আপনার পর্যালোচক পতাকা রয়েছে। বট পতাকায় পর্যালোচক অধিকার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পড়া শুরু করতে, একটি বেছে নিন: {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই উইকিবইয়ের লেখক ও সম্পাদকগণ আপনি যদি এই বই প্রকল্পে বিষয়বস্তু যোগ করেন, ধন্যবাদ! অনুগ্রহ করে এই লেখকদের তালিকায় নিজেকে যোগ করার কথা বিবেচনা করুন এবং আপনার সংক্ষিপ্ত জীবনী অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না। ফ্রিসম্যান, টেড। ওহাইওর বোলিং গ্রিন স্টেট ইউনিভার্সিটির একজন ছাত্র যিনি উদাহরণের জন্য তার প্রথম দিকের কিছু ছাত্রের কাজে অনুগ্রহপূর্বক অবদান রেখেছিলেন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৩ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) প্রায়শই পরিমাণ প্রকাশ করতে সংখ্যা ব্যবহার করা হয়। কখন কখন সেটি একটি বড় পরিমাণেরও অংশ হয়। উদাহরণস্বরূপ: তুমি একটি আপেলকে ছয় ভাগে কেটে একটি ভাগ তোমার বন্ধুকে দিলে। তোমার কাছে আপেলের কত অংশ রইল? এর উত্তর হলো তোমার কাছে আপেলের ছয়টি অংশের পাঁচটি অংশ রয়েছে। সংখ্যা ব্যবহার করে এই পরিমাণটি দেখানোর জন্য গণিতে একটি বিশেষ উপায় রয়েছে। সেটি হলো ভগ্নাংশ । একটি ভগ্নাংশ হল দুটি সংখ্যা, একটির উপরে আরও একটি, মাঝখানে একটি রেখা, এইভাবে:\frac{5}{6 math>। উপরের সংখ্যাটি হল লব । এটি কত অংশ সেটি দেখায়। নিচের সংখ্যাটি হল হর । এটি সমগ্র অংশের পরিমাণ যা দিয়ে একটি জিনিস তৈরি হয়, তার পরিমাণ দেখায়। হর বড় হলে অংশগুলি ছোট হয়। হর বড় হলে, অংশগুলি ছোট হয়। লব এবং হর একই হলে ভগ্নাংশটি একের সমান। ভগ্নাংশটি ধনাত্মক হয়, যখন লব হর থেকে কম হয়, ভগ্নাংশ একের কম হয়। লব যখন হর থেকে বড় হয়, ভগ্নাংশটি একের চেয়ে বড় (বিপরীতটি ঋণাত্মক ভগ্নাংশের জন্য সত্য) হয়। হর কখনই শূন্য হতে পারে না। যখন একটি ভগ্নাংশ একের বেশি হয়, তখন সেটিকে মিশ্র ভগ্নাংশ বলা হয়। মিশ্র ভগ্নাংশে প্রথমে একটি স্বাভাবিক সংখ্যা থাকে, যার পরে থাকে একটি ভগ্নাংশ। উদাহরণ স্বরূপ, সমান ভগ্নাংশের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো: কম ভগ্নাংশের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো: বেশি ভগ্নাংশের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো: ''আল ওয়ালিদ বিন তালাল হলেন রোটানা গ্রুপের মালিক । এটি একটি দল যারা আরবি গায়ক ও নর্তকদের সমর্থন করে। তাদের সঙ্গীত চ্যানেলের একটি গ্রুপ আছে।w:Rotana_Records তারা আল ওয়ালিদ বিন তালাল জন্মগ্রহণ করেন সৌদি আরবের জেদ্দায় ১৯৫৫ সালের ৭ মার্চ। তিনি একাধারে সৌদি আরব ও লেবাননের নাগরিক। ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব, কিছু ক্ষেত্রে লিজেন্ড কিংবা তার চেয়েও বেশি। সৌদি শাসক আবদুল আজিজ আল সৌদ ছিলেন তার দাদা। বর্তমান সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ-এর ছোট ভাই তালাল বিন আলে সৌদের ছেলে। তিনি সৌদি আরবের সিটি গ্রুপ ইন করপোরেশনের সবচেয়ে বড় একক বিনিয়োগকারী। শাহজাদা ওয়ালিদ বিন তালাল সৌদির আরবের শীর্ষ কোম্পানি ‘কিংডম হোল্ডিং’ এর সত্ত্বাধিকারী। সিটি গ্রুগ ও টুইটার সামিটের অংশিদার। তিনি আন্তর্জাতিক টিভি নেটওয়ার্কের মালিক। ওয়ালিদ বিন তালাল কিছু দিন পূর্বে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মালিকানাধীন প্লাজা হোটেল কিনে নেন। তিনি আন্তর্জাতিকভাবে কিংডোম হোল্ডিং কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার ও মালিক হিসেবেই বেশি সমাদৃত এবং সুপরিচিত। কিংডোম হোল্ডিং পুরো বিশ্বে প্রভাবশালী একটি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। মধ্যপ্রাচ্যে তিনি সুপরিচিত এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি রোটানার মালিক। বিশ্ববিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন তার ব্যবসায়িক সফলতায় মুগ্ধ হয়ে তাকে ‘অ্যারাবিয়ান ওয়ারিয়ান বাফেট’ উপাধিতে ভূষিত করেছে। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ২৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৯৮৮ সালে তিনি সর্বপ্রথম ফোর্বস ম্যাগাজিনের নজরে আসেন। বর্তমান ফোর্ব ম্যাগাজিনের তালিকায় ১০ প্রভাবশালী ব্যক্তির অন্যতম হিসেবে উল্লেখ করা হয় তাকে। তিনি ব্যবসা ছাড়াও বিশ্বব্যাপী মানবহিতৌষী হিসেবে সুপরিচিত। তিনি আল ওয়ালিদ বিন তালাল ফাউন্ডেশন নামক দাতব্য প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক। ওয়ালিদ বিন তালাল পৃথিবীর ৭তম সেরা দাতা হিসেবেও পরিচিত। পরিশেষে বলা যায় কট্টপন্থী সৌদি সরকারের নীতিকে সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে আধুনিকতায় নিয়ে আসেন যারা তাদের মধ্যে তালাল একজন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} * অস্ট্রিয়ার আইন অনুসারে, মুসলিমদের জন্য স্কুল ও ইনস্টিটিউট বা শিক্ষাগত একাডেমিক নির্মাণ ও প্রতিষ্ঠা করার অধিকার আছে। তবে তাদের জন্য শিক্ষার চলমান সম্প্রসারণ পরিচালনা করা এবং উপযুক্ত ভবনগুলি সরবরাহ করা দরকার। অস্ট্রিয়ান সরকার যখন এটির আইনীসনদ দ্বারা স্বীকৃতি দেবে তখন শিক্ষা বোর্ড এর জন্য অর্থ প্রদান করে। * কিছু প্রাইভেট স্কুল ও দোকান মালিক আছে যারা হিজাবের বিরুদ্ধে আচরণ করে, তবে তারা সংখ্যালঘু। * এখানে "ইসলাম ধর্মীয় সংগঠন" রয়েছে। দেশের মুসলমানদের প্রতিনিধিত্বযোগ্য এ সংগঠনকে মুসলমান ভোট দেয়। * অস্ট্রিয়ান সেনাবাহিনীতে ইসলাম দ্বিতীয় প্রধান ধর্ম। সেনাবাহিনীতে প্রায় ১০০০ মুসলমান রয়েছে এবং দিন দিন তাদের সংখ্যা বাড়ছে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} * ঈসা (কুরআনের দৃষ্টিকোণ থেকে) একজন নবী। * যীশু আল্লাহর পুত্র নয়। * আল্লাহ যে কোনো ভিন্নতা, উপমা থেকে পবিত্র। * ফেরেশতা যে কোন ভিন্নতা, উপমা থেকে পবিত্র। * পুরোহিত, পোপ এবং চার্চের কাঠামোর তুলনা এবং কুরআন {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} * প্রথম অধ্যায়ঃ আরব দেশ {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} একটি ডেনিশ সংবাদপত্রে নবী মোহাম্মদকে চিত্রিত করে কার্টুন প্রকাশিত হয়। ইউরোপীয় পাবলিক ডিসকোর্সে কার্টুনের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। প্রকাশের কিছু সময় পরে, কার্টুনগুলি মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে যেখানে এটি ক্ষোভের জন্ম দেয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} *এমন পণ্ডিত আছেন যারা ধার্মিক পূর্বসূরিদের অনুসরণ করেন এবং তাদের কথা বলার স্বাধীনতা রয়েছে। *লোকেরা সেনাবাহিনীতে স্বাধীনভাবেন একসাথে প্রার্থনা করে । * সেনাবাহিনীতে লোকেদের দাড়ি বাড়ানোর অনুমতি নেই। *আল-রাহমা এবং আল-নাসের মতো ইসলামিক চ্যানেল থাকায় ইসলামী সংস্কৃতি অবাধে উপলব্ধ হয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} *স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কার্ফ (মাথা ঢেকে রাখা) নিষিদ্ধ। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এটি একটি উইকি পাঠ্যপুস্তক নির্দ্বিধায় এটি সম্পাদনা করুন, হালনাগাদ করুন, সংশোধন করুন এবং অন্যথায় এটির শেখানোর ক্ষমতা বাড়ান। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} পড়া শুরু করতে, একটি নির্বাচন করুন: {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই উইকিবইটি মঞ্চের যাদু, ক্লোজ আপ যাদু এবং অন্যান্য ধরণের ধাঁধা বিষয়ে নির্দেশনার একটি প্রাথমিক ধারণা প্রদান করে। একগুচ্ছ যাদুকরী প্রভাবের পেছনের নীতি এখানে প্রকাশিত হবে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এখানের সকল CSS মোবাইল সাইট ব্যবহারকারীদের জন্য লোড হবে {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) প্লুটোনিয়াম খাঁটি হলে দেখতে সাধারণত রূপালী রঙের হয় এবং অক্সিডাইজ হলে হলুদ রঙের মতো দেখা যায়। প্লুটোনিয়ামের একটি বড় অংশ স্পর্শ করলে গরম অনুভূত হয়। এমনকি এটি পানি ফুটানোর জন্য যথেষ্ট তাপ উৎপন্ন করে। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে প্লুটোনিয়ামের নামকরণ করা হয়েছিল প্লুটো গ্রহের নামানুসারে। এর সংক্ষিপ্ত রূপের পিছনে একটি আকর্ষণীয় গল্প রয়েছে। এটি Pl-এর পরিবর্তে Pu হয়ে গেছে কারণ আবিষ্কারকরা এটিকে একটি বিপজ্জনক উপাদান বলে জেনে Pu বেছে নিয়েছিল। ঠিক আছে, এখন তুমি পরমাণু এবং অণুর জগতের সাথে এটিকে সংযোগ স্থাপন করতে পারো। * এক কিলোগ্রাম প্লুটোনিয়াম ঘন্টায় ২২ মিলিয়ন কিলোওয়াট তাপ শক্তি উৎপাদন করে। * প্লুটোনিয়াম স্পেস প্রোব এবং হার্ট পেসমেকারকে শক্তি দিতে ব্যবহৃত হয়েছে। * এটি অ্যাপোলো ১৪-তে সিসমিক ডিভাইসগুলিতে শক্তি জোগানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিলো। প্লুটোনিয়ামের সবচেয়ে সুপরিচিত ব্যবহার পারমাণবিক অস্ত্র এবং পারমাণবিক বৈদ্যুতিক কেন্দ্রে। এটি পারমাণবিক বিস্ফোরণের কারণগুলির মধ্যে একটি। এটি স্পেস প্রোব/স্যাটেলাইট এবং হার্ট পেসমেকারের মতো জিনিসগুলির জন্য এটি ব্যবহার করা হয়। তবে বর্তমানে হার্ট পেসমেকারে এটি ব্যবহার করা হয় না। কঠিন প্লুটোনিয়াম তেজস্ক্রিয় এবং বিষাক্ত। যদি এটি কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শে আসে তাহলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা আছে। যদি শ্বাস নেওয়ার সময় এটি সংস্পর্শে আসে তাহলে জীবন নাশের শঙ্কা আছে। অস্ত্র তৈরিতে প্লুটোনিয়াম ব্যবহার করা হলে এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক। এটি সর্বকালের দুটি সবচেয়ে শক্তিশালী এবং মারাত্মক অস্ত্র পারমাণবিক এবং হাইড্রোজেন বোমাতে ব্যবহৃত হয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই সমীকরণ থেকে বিখ্যাত অয়লারের অভেদ লেখা যায় এইভাবে, এই যোগফলকে দুটি ভাগে ভাগ করলে পাওয়া যায়, {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ছত্রাক হলো পরজীবী বা মৃতজীবী জীবের একটি বৃহৎ গোষ্ঠী। ছত্রাককে উদ্ভিদবিজ্ঞানের মধ্যে ধরা হলেও প্রকৃত অর্থে এরা "উদ্ভিদ" নয়। ছত্রাককে একটি আলাদা উদ্ভিদরাজ্য হিসাবে স্থান দেওয়া হয়েছে। ছত্রাকেরা উদ্ভিদজগতের অধীন একপ্রকার ক্লোরোফিলবিহীন জীবসম্প্রদায়। সুস্পষ্ট ও সুগঠিত নিউক্লিয়াসযুক্ত কোষকে বলা হয় ইউক্যারিয়ট কোষ। ছত্রাকের কোষদেহে প্রকৃত নিউক্লিয়াস ও অন্যান্য কোষ অঙ্গাণু থাকায় সব ছত্রাকই ইউক্যারিওট প্রকৃতির। এদের সকলেরই ক্লোরোফিলের অভাব রয়েছে এবং প্রজাতিগুলি হলো সাপ্রোফাইটিক বা মৃতজীবী, মাইকোরাইজাল বা পরজীবী। ছত্রাকের মধ্যে আমাদের সুপরিচিত হলো মাশরুম। তবে এই গোষ্ঠীতে অনেকগুলি আণুবীক্ষণিক প্রজাতিও আছে। ছত্রাক পৃথিবীর প্রতিটি পরিবেশে বাস করতে পারে। সারা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃতির দিক থেকে ছত্রাক সম্ভবত ব্যাকটেরিয়া (অধ্যায় ৭)-র পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। ::নিম্নলিখিত বিষয়গুলির সম্পর্কে পড়তে এবং বুঝতে ভুলবেন না ব্যাসিডিয়াম অণুসূত্র বা হাইফা মাইকোরাইজা সাইলোসাইবিন জর্জ ডব্লিউ বুশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন ঠিক তখনি ২০০১ সালে ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো হয়। ওসামা বিন লাদেন যিনি একজন জঙ্গি ছিলেন। তিনি সৌদি আরবেরিএকজন মুসলিম। তিনি এই কাজের দায় স্বীকার করে। মার্কিন দূতাবাস ও ইউএসএস কোলে হামলার পর তাকে সুদান ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। পরে সে আফগানিস্তানে তালেবানদের কাছে আশ্রয় নেয়। মার্কিন সরকার তালেবানের কাছে ওসামা বিন লাদেনকে নিঃশর্তভাবে হস্তান্তর করার দাবি করে। কিন্তু তারা প্রত্যাখ্যান করলে, মার্কিন সামরিক বাহিনী সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার প্রধানদের ধরতে দেশটিতে আক্রমণ করে। যার নেতৃত্ব দিয়েছিল ওসামা। প্রাথমিক আক্রমণ সফল হয় এবং জোট বাহিনী শীঘ্রই কাবুলের নিয়ন্ত্রণ লাভ করে। এটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে দেশটি তখনও পুরোপুরি জয়ী হয়নি। যুদ্ধবাজরা ক্ষমতার শূন্যতা পূরণ করতে ঢুকে পড়ে এবং তালেবানরা আবার সংগঠিত হয়। আট বছর পর, সেই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে শান্তির সম্ভাবনা কম হয়ে দ্বারায়। বুশ প্রকাশ্যে এও বলেছিলেন যে তিনি বিশ্বাস করতেন যে মুসলিমদের স্বর্গে প্রবেশের ক্ষেত্রে কোন বাধা নেই। ইসলাম খ্রিস্টান ধর্মের মতোই ঈশ্বরের কাছে গ্রহণযোগ্য পথ। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} * প্রজাতন্ত্র ধর্ম হল শিয়া ইমামিয়া। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ইসলাম সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় ধর্ম। ইসলাম ও সৌদি আরবের মধ্যে সম্পর্ককটা হলো ওয়াহাবিজম এর প্রসার। মক্কা-মদিনা ও অন্যান্য ইসলামি স্থানের জন্য সৌদি আরব বিশ্বের মুসলমানের কাছে অনেক গুরুত্ব রাখে।১৫ থেকে ২০ মিলিয়ন সৌদি নাগরিকদের বেশিরভাগ হলেন সুন্নি মুসলিম, পূর্ব অঞ্চলগুলি বেশিরভাগই বারো ইমামী শিয়া দ্বারা জনবহুল এবং দক্ষিণ অঞ্চলে জায়েদি শিয়া রয়েছে। অমুসলিমদের দ্বারা অমুসলিম ধর্মীয় উপকরণ (যেমন বাইবেল বিতরণ সৌদি আরবে অমুসলিমদের দ্বারা ধর্ম প্রচার করা অবৈধ। * পুরুষদের মসজিদে নামাজ পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয় এবং নামাজের সময় দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। * শরিয়া আইন প্রয়োগ করা হয়। * শরিয়া কার্যকর করতে সহায়তা করার জন্য "দ্যা জেনারেল প্রেসিডেন্সি অফ দ্য প্রমোশন অফ ভারচ্যুট অ্যান্ড দ্য প্রিভেনশন অফ ওয়াইস" নামে একটি সরকারী কর্তৃপক্ষ রয়েছে। * ইসলাম ও ইসলামী কার্যকলাপ সম্পর্কে অবহিত করার জন্য নির্ধারিত অফিস রয়েছে, যা বিদেশী কর্মীদের সাথেও কাজ করে। * অ্যালকোহল বা মদ সেবন নিষিদ্ধ। * বার এবং নাইট ক্লাব নিষিদ্ধ। * নারীদেরকে ইসলামের পোশাক পরার নির্দেশ দেওয়া হয়। * মানুষ বিনা খরচে এবং আইনজীবী ছাড়াই তাদের মামলা আদালতে নিয়ে যেতে পারে। সালাফিবাদ "ও ওয়াহাবিবাদ ইসলামের এই ব্যাখ্যাটি রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসাবে পরিচিত। * কয়েক বছর ধরে নারীরা মোটর ড্রাইভ করার ব্যাপারে আন্দোলন করছে। * তারা খেলাধুলায় প্রতিযোগিতা করছে। * আধুনিক নারি সমাজ তৈরিতে কিছু সম্প্রদায় কাজ করছে। পরিশেষে বলা যায়, সৌদি আরব বিশ্বের মুসলমানদের প্রধান পবিত্র স্থান। এর সাথে জড়িত আছে ইসলামের নবি মুহাম্মাদের জীবনচরিত্র। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সিরিয়া মধ্য প্রাচ্যের একটি মুসলিম দেশ। এ দেশে মুসলিমের সংখ্যা বেশি। এখানে শিয়া আকিদার সরকার দেশ পরিচালনা করে। শিয়াদের মধ্যে আলাউয়িদের প্রাধান্যই বেশি (মোট জনগোষ্ঠীর ১০ শতাংশ)। এরপরেই রয়েছে ইসমাঈলি (১ এবং দ্বাদশবাদি ৫%)। আবার, সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে কুর্দি ও তুর্কমেন আলেভি'রা বাস করে। সরকারব্যবস্থা শিয়া আলাউল হলেও দেশের বেশিরভাগ মুসলমান সুন্নি। * সিরিয়ার আইন হল ইতিবাচক আইন, যা অনেক ফরাসি আইনকে সম্পদ হিসাবে ব্যবহার করে। পরিশেষে বলা যায় সিরিয়ার ৯০% এর বেশি মুসলমান হলেও এখানে যুদ্ধের কারণে বিদ্ধস্ত। সরকার জোর করে শিয়াকরণ অব্যাহত থাকায় সুন্নিদের সাখে সংঘাত লক্ষ করা যায়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ধর্মীয় জনগোষ্ঠী হিসাবে মুসলিমরা তৃতীয় বৃহত্তম। দেশটির ইতিহাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে মুসলমানদের সুদীর্ঘ ইতিহাস। ইতিহাস বলছে, আড়াই শ’ বছর আগেই মার্কিন ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে ইসলাম। মার্কিন সংবিধানের আর্টিকেল ৬-এ স্পষ্টভাবে লেখা আছে, ‘ধর্ম কোনো ধরনের সরকারি রাষ্ট্রীয় বা জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে বাধা হতে পারে না।’ তৃতীয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট থমাস জেফারসনসহ আমেরিকার প্রতিষ্ঠাতারা ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের জন্য ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখেছিলেন বলেই সংবিধানে এমন ধারা স্থান পেয়েছে। মার্কিনিরা প্রায় সময় ইসলাম ও মুসলমানের বিরোধিতা করে। তারা কুরআনের বিধানকে মানবতা বিরোধি মনে করে। * নৈতিকতা সম্পর্কে আইন শিথিল। একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় যৌন ক্রিয়াকলাপ প্রকাশের অনুমতি দেয়৷ * অ্যালকোহল নিষিদ্ধ করে না (যদিও এর সেবনের বয়সসীমা রয়েছে)। * অর্থনীতি কুরআন অনুযায়ী নয়। এখানে সুদভিত্তিক অর্থব্যবস্থা চলমান। * কুরআনে ফৌজদারি ও দেওয়ানি আইন মানে না। * পর্দা প্রথাকে উপেক্ষা করে। * অনেক মুসলমান যুক্তরাষ্ট্রের সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আধিপত্যকে এক নম্বর শত্রু মনে করে। * কিছু আরব বা মুসলিম দেশের তুলনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের বেশি স্বাধীনতা রয়েছে। * ইসলাম বিষয়ে মার্কিনিদের মতামত দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। * মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্ধেক আমেরিকান বলে থাকেন, ইসলাম সহিংসতাকে উৎসাহিত করে। যাদের সংখ্যা ২০০২ সাল থেকে বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। টুইন টাওয়ার পতনের পর যুক্তরাষ্ট্রে ইসলাম বিদ্বেষ বাড়লেও এ পর্যন্ত মার্কিন মুসলিম সম্প্রদায়ের আকার বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি, যা প্রায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন। এটা মুসলমানদের জন্য ভালো। * রাজনীতে মুসলমানরা সক্রিয় ভুমিকা রাখছে। নারী-পুরুষ সবাই কৃতিত্ব রাখছে। * বাইডেনের প্রশাসনে নিযুক্ত আমেরিকান মুসলিমরা হলেন- ১. আয়েশা শাহ, হোয়াইট হাউসের ডিজিটাল স্ট্র্যাটেজি অফিসের অংশীদার বিষয়ক পরিচালক। ২. সামিরা ফাজিলি, মার্কিন জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের (এনইসি) উপ-পরিচালক। ৩. উজরা জিয়া, নাগরিক সুরক্ষা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি। ৪. তিপার্টমেন্টের নীতি পরিকল্পনা পরিচালক। ১১. ফারুক মিঠা, উপ-সহকারী প্রতিরক্ষা সচিব। ১২. ডানা শানাত, হোয়াইট হাউসের আইন বিষয়ক সিনিয়র উপদেষ্টা। ১৩. ব্রেন্ডা আবদেলাল, ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের উপদেষ্টা। ১৪. ইসরা ভাটি, ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের সিনিয়র উপদেষ্টা ও ১৫. সায়মা মহসিন, পূর্বঞ্চলীয় জেলায় নিযুক্ত মার্কিন অ্যাটর্নি। আমেরিকানদের মধ্যে ইসলাম সম্পর্কে মত হলো যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে মুসলমানদের মত। ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০১-এর সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের পর মুসলমানদের প্রতি বৈরী মনোভাব লক্ষণীয় হয়ে ওঠে ও ঘৃণা-অপরাধ বেড়ে যায়। মুসলিম সম্প্রদায় ও সরকার জনসংখ্যাকে শিক্ষিত করার জন্য দ্রুত হস্তক্ষেপ করে। রাষ্ট্রপতির বক্তৃতায় প্রথম লক্ষণীয় কিছু "ক্রুসেড" বক্তৃতা কম হয়। এটির উল্লেখযোগ্য ফল বহন করে এবং শুধুমাত্র একটি সংখ্যালঘু ইসলামকে সহজাতভাবে হিংসাত্মক হিসাবে দেখে। বেশিরভাগই এটিকে খ্রিস্টধর্মের "ভুল ব্যাখ্যার" জন্য দুর্বল হিসাবে দেখে। এমনও মত রয়েছে যে ইসলাম মন্দ হতে পারে না। তবে এর বর্তমান প্রকাশ অসহিষ্ণু ও সহিংসতার প্রচার করে। যদিও তারা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তি থাকে। শরিয়া আইনকে অন্যায্য আইন হিসেবে দেখে। তারা এটিকে নিম্নতর সামাজিক পদমর্যাদার, বিশেষ করে নারীদের বিরুদ্ধে মনে করে। এটি মূলত এই কারণে কলঙ্কিত যে, শরিয়া রায়ের বেশিরভাগ সংবাদ প্রতিবেদনই পশ্চিমারা সাধারণভাবে হতবাক হয়। যেমন ১ ব্যভিচারীদের পাথর ছুঁড়ে মারা, ২ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়ে বসবাস করা (যেমন দু'জন অবিবাহিত ব্যক্তি যৌনমিলন করা আমেরিকানরা এটিকে পাপ বলে মনে করে তারা যুক্তি দেয় যে এটি এখনও অপরাধ না। ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে পাথর ছুড়ে হত্যা করা যাবে না এবং অপরাধীরা মুক্ত থাকবে। পরিশেষে বলা যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দিন দিন ইসলামের প্রভাব বাড়ছে। প্রশাসনে মুসলমানের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচছে। সবমিলিয়ে ধীরে ধীরে এটা স্পষ্ট হচ্ছে, মার্কিন মুলুকে মুসলিমরা শুধু উপার্জন কিংবা উন্নত জীবনের প্রত্যাশায় যায়নি এবং এ জন্যই ব্যতিব্যস্ত থাকে না। তারাও মানবতা, রাষ্ট্রীয় নীতি-নির্ধারণী কাজে দক্ষ এবং কাজ করার অধিকার রাখে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} অনেকেই মনে করেন, হাল সময়েই কেবল পশু-প্রাণীর অধিকারের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে। বিষয়টি তেমন নয়। মানব সভ্যতার শুরু থেকেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে মানবতার ধর্ম ইসলামেরও রয়েছে বিশাল ভূমিকা। শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা পশু-প্রাণীর অধিকার রক্ষায় সোচ্চার ছিলেন। জীব-জন্তু ও পশু-পাখি সংরক্ষণ এবং তাদের অধিকারের ব্যাপারে নবী করিম (রা এর ব্যাপক দিকনির্দেশনা রয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো, পশু-পাখি ও জীব-জন্তু আল্লাহতায়ালার অনন্য দান ও নিয়ামত। আল্লাহতায়ালা মানুষের উপকার ও সুবিধার জন্য এসব সৃষ্টি করেছেন। তাই এসবের কোনো ক্ষতি করা চলবে না। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয় আমি আদম-সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি, আমি তাদেরকে স্থলে ও জলে চলাচলের বাহন দান করেছি; তাদের উত্তম জীবনোপকরণ প্রদান করেছি এবং তাদের অনেক সৃষ্ট বস্তুর ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি।সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত, ৭০ ইসলাম জীব-জন্তু সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে। অযথা কোনো পশুকে হত্যা বা উচ্ছেদ করতে নিষেধ করেছে। নবী করিম (সা জীব-জানোয়ারকে লক্ষ্য বানিয়ে তার দিকে তীর নিক্ষেপ করতে নিষেধ করেছেন। হাদিসে আছে, একদা ইবনে ওমর (রা কোরাইশের কিছু যুবকের কাছ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি লক্ষ্য করলেন, যুবকেরা পাখি ও মুরগিকে তাক করে (তীর নিক্ষেপ করে) লক্ষ্যবস্তুতে সঠিকভাবে আঘাত করার বিষয়ে প্রতিযোগিতা করছে। যখন তারা ইবনে ওমরকে দেখল, দৌড়ে পালাল। তখন ইবনে ওমর তাদের লক্ষ্য করে বললেন: ‘আল্লাহর রাসূল (সা যারা প্রাণীকে লক্ষ্যবস্তু বানায় তাদের অভিশাপ করেছেন।সহিহ মুসলিম * শিকারের উদ্দেশ্যে, ফসল হেফাজতের উদ্দেশ্যে, পাহারাদারির জন্য, ছাগল-ভেড়া ইত্যাদির হেফাজতের লক্ষ্যে, ঘরবাড়ি, দোকান ও অফিস পাহারার জন্য, অপরাধের উৎস সন্ধান ও অপরাধীকে চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে কুকুর লালন-পালন করা বৈধ।ফতোয়াতে মাহমুদিয়া খ. ১৮, পৃ. ২৬৪ ref>ফতোয়ায়ে আলমগিরি খ. ৪, পৃ. ২৪২ * শখ করে ঘরে কুকুর রাখা, মানুষের চেয়ে কুকুরের যত্ন বেশি নেওয়া, কুকুরের সঙ্গে মানবীয় সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলামে নিষিদ্ধ। রাসুলুল্লাহ (সা বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি শিকার করা বা গবাদি পশু পাহারা অথবা শস্যক্ষেত পাহারা দেওয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া কুকুর লালন-পালন করে, প্রতিদিন ওই ব্যক্তির দুই কিরাত পরিমাণ নেকি হ্রাস পায়।মুসলিম হাদিস ১৫৭৫; তিরমিজি হাদিস ১৪৮৭ অন্য হাদিসে আছে, ‘এক কিরাত হলো, উহুদ পাহাড় সমপরিমাণ।মুসনাদে আহমদ হা. ৪৬৫০ * আমাদের হানাফি মাজহাব মতে, কুকুরের শরীর নাপাক নয়। তাই কুকুর কারো শরীর বা কাপড় স্পর্শ করলে তা নাপাক হবে না। তবে কুকুরের লালা নাপাক। কুকুর মুখ দিয়ে কারো জামা টেনে ধরলে যদি কাপড়ে লালা লেগে যায়, তবে কাপড় নাপাক হয়ে যাবে; অন্যথায় নাপাক হবে না।আল-বাহরুর রায়েক ১/১০১ফতোয়াতে হিন্দিয়া ১/৪৮আদ্দুররুল মুখতার ১/২০৮ * ইসলামসহ আসমানি সব ধর্ম মতে কুকুরের গোশত খাওয়া হারাম। * শিকারির জন্য রাখা কুকুর, পাহারার জন্য রাখা কুকুর মেরে ফেলা সর্বসম্মতিক্রমে হারাম বা অবৈধ। পাগলা কুকুর, কষ্টদায়ক কুকুর মেরে ফেলা সব আলেমের মতে বৈধ। সাধারণ অবস্থায় থাকা কুকুর নিধন করা, মেরে ফেলা ইসলামের দৃষ্টিতে অপছন্দনীয়।কুয়েতভিত্তিক ইসলামী বিশ্বকোষ ‘আল-মওসুআতুল ফিকহিয়্যা আল-কুয়েতিয়্যা খ. ৩৫, পৃ. ১৩২-১৩৩ * সম্ভব হলে কুকুরকে খাবার দেওয়া, পানি দেওয়া, কুকুর কোথাও পড়ে গেলে তাকে উদ্ধার করা ইসলামের দৃষ্টিতে সওয়াবের কাজ। বিশুদ্ধ হাদিসে কুকুরকে পানি খাওয়ানোর কারণে ব্যভিচারী নারীকেও জান্নাত দান করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা বলেছেন, ‘একবার এক পিপাসাকাতর কুকুর কূপের পাশে ঘোরাঘুরি করছিল। পিপাসায় তার প্রাণ বের হওয়ার উপক্রম হয়ে গিয়েছিল। হঠাৎ বনি ইসরাইলের এক ব্যভিচারী নারী তা দেখতে পায়। সে নিজের পায়ের মোজা খুলে কুকুরটিকে পানি পান করায়। এ কারণে তার অতীত পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।বুখারি ৩৪৬৭ ==ঘরে কুকুর রাখা যাবে কী== ঘরে কুকুর রাখা নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ কুকুরের ব্যাপারে ইসলামের কঠোর নির্দেশ কেবল এটাই যে শখ করে ঘরে কুকুর রাখা নিষেধ। হাদিস শরিফে আছে, ‘যে ঘরে কুকুর আছে, সে ঘরে রহমতের ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না। ’ (বুখারি শরিফ হা. ৫৫২৫) আর কুকুরের লালা যেহেতু নাপাক, তাই কোনো পাত্রে কুকুর মুখ দিলে তা তিন বা সাতবার ধৌত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ নির্দেশের পেছনে কয়েকটি যুক্তি আছে— * কুকুরের মধ্যে শয়তানের প্রভাব বেশি। তাই আজানের সময় কুকুর আওয়াজ করে। * কুকুর যাতে মানুষের ক্ষতি করতে না পারে, এ জন্য কুকুরের সঙ্গ থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে। কেননা কুকুরের নখ ও মুখে বিষাক্ত জীবাণু রয়েছে। কুকুরের ওপর আস্থা রাখা যায় না। যেকোনো সময় সে মানুষের ক্ষতি করতে পারে। এতে জলাতঙ্কসহ নানা রোগ হতে পারে। * আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রমাণ করেছে, নিজ ঘরে, বিছানায় কুকুর রাখলে অ্যালার্জি, ভাইরাস সংক্রমণসহ বিভিন্ন বিপত্তি ঘটতে পারে। এ বিষয়ে আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক ড. ইউসুফ কারজাভি তাঁর ‘আল-হালালু ওয়াল হারামু ফিল ইসলাম’ নামের বইয়ে কুকুর নিয়ে জার্মান ও লন্ডনের বিভিন্ন গবেষকের গবেষণা উল্লেখ করেছেন। তাঁরা কুকুরের সঙ্গ মানুষের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর বলে অভিমত দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে বিচার করলে কুকুর পালা ও তার সঙ্গে হাস্যরসকরণে যে বিপদ মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনের ওপর ঘনীভূত হয়ে আসতে পারে, তাকে সামান্য ও নগণ্য মনে করা কিছুতেই উচিত হতে পারে না। অনেক লোক নিজের অজ্ঞতার কারণে ভারি মাসুল দিতে বাধ্য হয়। তার কারণ এই যে কুকুরের দেহে এমন এমন জীবাণু রয়েছে, যা এমন রোগ সৃষ্টি করতে পারে, যা স্থায়ী এবং যা চিকিৎসা করে সারানো যায় না। কত লোক যে এ রোগে আক্রান্ত হয়ে জীবন দিতে বাধ্য হয় তা গুনে শেষ করা যায় না। এসব জীবাণু মানুষের কলিজায় প্রবেশ করে। আর সেখানে নানাভাবে আত্মপ্রকাশ করে। তা অনেক সময় ফুসফুসে, ডিম্ব, তিল্লি, গুর্দা ও মস্তকের ভেতরে প্রবেশ করে। তখন এগুলোর আকৃতি অনেকটা পরিবর্তিত হয়ে যায়। এমন অবস্থা দেখা দেয় যে বিশেষজ্ঞরাও তা ধরতে ও চিনতে অক্ষম হয়ে পড়েন। যা-ই হোক, এ জীবাণুর দরুন যে ক্ষতের সৃষ্টি হয়, তা দেহের যে অংশেই হোক না কেন, স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর ও মারাত্মক। এসব জীবাণুর কোনো চিকিৎসা আজ পর্যন্ত জানা যায়নি। এ করণে চিকিৎসা-অযোগ্য রোগের মোকাবিলা করার জন্য আমাদের পূর্ণশক্তিতে চেষ্টা করতে হবে। এ বিপদ থেকে মানুষকে বাঁচাতে হবে। জার্মান চিকিৎসাবিদ নুললর বলেছেন, কুকুরের জীবাণুর দরুন মানবদেহে যে ক্ষতের সৃষ্টি হয়, তার সংখ্যা শতকরা ১-এর কম নয় কিছুতেই। আর কোনো কোনো দেশে শতকরা ১২ পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। এ রোগ প্রতিরোধের সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে, এর জীবাণুগুলোকে কুকুরের দেহ পর্যন্তই সীমাবদ্ধ করে রাখা, তাকে ছড়িয়ে পড়তে না দেওয়া। ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “এক মহিলা একটি বিড়ালকে অকারণে বেঁধে রেখেছিল। খেতে দিত না। সে জন্য সে জাহান্নামে প্রবেশ করল । সে এটিকে পৃথিবীর কীটপতঙ্গ খেতে দিত না।(Narrated by al-Bukhaari, 3140; Muslim, 2242. There is also a similar report from Abu Hurayrah ref> অনেক মুসলিম খাবার ফেলে না দিয়ে বিড়ালকে দেয়া ভালো বলে জ্ঞান করে। ==চার প্রাণী হত্যা করা নিষিদ্ধ== মহান আল্লাহ পৃথিবীর সব প্রাণীকেই কোনো না কোনো বিশেষ কারণে সৃষ্টি করেছেন। তাদের প্রত্যেককেই ভাগ করে দিয়েছেন আলাদা আলাদা। কিছু প্রাণী এমন আছে, যেগুলো প্রকৃতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাদের হত্যা করতে নিষেধ করেছেন রাসুল (সা.)। ইবনে আব্বাস (রা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা চার প্রকার প্রাণী হত্যা করতে বারণ করেছেন, পিঁপড়া, মধুমক্ষিকা, হুদহুদ পাখি এবং চড়ুইসদৃশ বাজপাখি।আবু দাউদ, হাদিস ৫২৬৭ এগুলো হত্যা না করার কারণ হলোঃ পিঁপড়া পিঁপড়া কেন মারা যাবে না—এর কারণ হলো, পিঁপড়ারাও আল্লাহর তাসবিহ পড়ে। তারাও আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে। রাসুল (সা বলেছেন, তোমাদের সাধারণ ব্যক্তির ওপর আমার যতখানি মর্যাদা, ঠিক তেমনি একজন আলেমের মর্যাদা একজন আবিদের (ইবাদতকারী) ওপর। তারপর রাসুল (সা বললেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ, তাঁর ফেরেশতারা এবং আসমান-জমিনের অধিবাসীরা, এমনকি গর্তের পিঁপড়া এবং পানির মাছ পর্যন্ত সেই ব্যক্তির জন্য দোয়া করে যে মানুষকে কল্যাণকর জ্ঞান শিক্ষা দেয়।তিরমিজি, হাদিস ২৬৮৫ তাই অহেতুক পিঁপড়াদের হত্যা করা উচিত নয়। আবু হুরায়রা (রা থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা বলেছেন, কোনো এক নবীকে একটি পিঁপড়া দংশন করলে তিনি সে পিঁপড়ার বস্তি জ্বালিয়ে দেওয়ার আদেশ দেন এবং তা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। তখন আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতি ওহি প্রেরণ করে বলেন, তোমাকে তো একটা পিঁপড়া দংশন করেছে। আর তুমি এমন এক জাতিকে ধ্বংস করলে যারা আল্লাহর মহিমা ও পবিত্রতা ঘোষণা করত।নাসায়ি, হাদিস ৪৩৫৮ তবে কোনো পিঁপড়া যদি ক্ষতি করে, তবে তাকে তাড়ানোর ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। হুদহুদ পাখি আমাদের দেশের মানুষ এটিকে মোহনচূড়া বা কাঠকুড়ালি হিসেবে চেনে। যেহেতু হুদহুদ পাখির অনেক উপপ্রজাতি আছে, তাই আমাদের দেশের মোহনচূড়াই সুলাইমান (আ এর হুদহুদ কি না তা নিয়ে সংশয় আছে। ইংরেজিতে একে হুপো বা হুপি বলে ডাকা হয়। আরবি ও উর্দুতে একে ডাকা হয় হুদহুদ নামে। মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিটি দেশ, মিসর, মাদাগাস্কার, এমনকি ইউরোপের কোনো কোনো দেশেও এর দেখা পাওয়া যায়। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও মাঝেমধ্যে এই পাখির দেখা পাওয়া যায়। পাখিটির শরীর বাদামি এবং ডানা ও লেজে সাদা-কালো দাগ রয়েছে। মাথায় আছে রাজমুকুটের মতো সুন্দর একটি ঝুঁটি। সেই ঝুঁটির হলদে-বাদামি পালকের মাথাটা কালো রঙের। এরা ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে ফসলের জন্য উপকারী পাখি হিসেবে সমাদৃত। তাই অনেক দেশে আইন করে এদের সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ২০০৮ সালের মে মাসে পাখিটিকে দেশের জাতীয় পাখির স্বীকৃতি দিয়েছে ইসরায়েল। চড়ুইসদৃশ বাজপাখি অনেকের মতে এটি শ্রাইক পাখি। যাকে আমাদের দেশে কসাই পাখি বলা হয়। ছোট ও মাঝারি আকারের মাংসাশি পাখি। শিকারের অভিনব কৌশল এবং তা সংরক্ষণের প্রবণতার কারণে এদের কসাই পাখি বলা হয়। এরা ঠিক মাংসের দোকানের মতো শিকার কাঁটাজাতীয় জিনিসে গেঁথে রাখে। মাটিতে থাকা বা উড়ন্ত পোকামাকড়, কীটপতঙ্গ, ছোট গিরগিটি, টিকটিকি, নির্বিষ সাপের বাচ্চা, ইঁদুরছানা ইত্যাদি খেতে পছন্দ করে। এ ছাড়া তাদের খাবার তালিকায় রয়েছে তেলাপোকা ও ঝিঁঝিপোকা। যার প্রতিটি জিনিসই মানুষের ঘর ও ফসলের জন্য ক্ষতিকারক। বাংলাদেশে এদের কয়েকটি প্রজাতি রয়েছে, যাদের রং ও রূপ আলাদা। পরিশেষে বলা যায়, বেশিরভাগ মুসলমান প্রাণীকে সম্মান করে এবং এ ব্যপারে নবী মোহাম্মদের কিছু কথা রয়েছে। সুতরাং যে অণু পরিমাণ ভালো কাজ করবে সে তার ফল পাবে এবং যে অণু পরিমাণ মন্দ করবে সে তার ফল পাবে।সুরা যিলযাল, আয়াতঃ ৭-৮প্রাণিকুলের অধিকার রক্ষা ও তাদের কল্যাণার্থে প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৪ অক্টোবর পালিত হয় ‘বিশ্ব প্রাণী দিবস’। ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে ১৯৩১ সালে পরিবেশ বিজ্ঞানীদের এক সম্মেলনে দিবসটি ঘোষণা করা হয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} গণমাধ্যমের চারটি প্রধান কাজ রয়েছে। প্রথমটি হল নজরদারি। এটি সমাজের সমস্যা, ঘটনা এবং উন্নয়ন সম্পর্কে তথ্য প্রদানের জন্য কাজ করে। দ্বিতীয়টি হল পারস্পরিক সম্পর্ক। মিডিয়াকে অবশ্যই বিভিন্ন ঘটনা এবং সমস্যাগুলো ব্যাখ্যা করতে হবে এবং এগুলোর অর্থ বর্ণনা করতে হবে যাতে লোকজন সমাজে এগুলোর ভূমিকা বুঝতে পারে। পারস্পরিক সম্পর্কের সাথে সবচেয়ে ভালো ভাবে যায় এমন একটি শব্দ হল এজেন্ডা নির্ধারণ, যার মানে মিডিয়া আপনাকে কী ভাবতে হবে তা বলে না, তবে কী নিয়ে ভাবতে হবে তা বলে দেয়। মিডিয়া আপনাকে বলে দেয় যে কোনটি গুরুত্বপূর্ণ এবং কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ বা কোনটি গুরুত্বপূর্ণ নয়, এই বিষয়ে পরবর্তী অধ্যায়ে আমরা বিস্তারিত জানব। গণমাধ্যম হল একপ্রকার যোগাযোগ যা অল্প সময়ের মধ্যে একটি বৃহৎ গোষ্ঠী বা দলের সাথে হয়ে থাকে। শৈবালের কোষীয় গঠন অনেকটা উঁচুশ্রেণীর উদ্ভিদের মতো। প্রতিটি কোষ দ্বিস্তরী মৃত কোষপ্রাচীর দিয়ে আবৃত। রাসায়নিকভাবে প্রাচীরটি বিভিন্ন ধরনের কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা যেমন সেলুলোজ, পেকটিন, মিউসিলেজ প্রভৃতি দিয়ে গঠিত। শৈবালের কোষে সাধারণত কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা সঞ্চিত থাকে। তবে কিছু কিছু শৈবালে লিপিড বা চর্বি, অ্যালকোহল বা তৈল সঞ্চিত থাকে। ধারণা করা হয় যে এপর্যন্ত পৃথিবীতে ত্রিশ হাজার প্রজাতির শৈবাল রয়েছে। এরা বিভিন্ন পরিবেশে জন্মাতে পারে। এরা স্থলজ, জলজ বা পরাশ্রয়ী হতে পারে। তবে স্থলজ বা পরাশ্রয়ী শৈবালের চেয়ে জলজ শৈবালের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। জলজ শৈবালেরা পুকুর, ডোবা, হ্রদ প্রভৃতির স্থির পানিতে অথবা নদী, সমুদ্র প্রভৃতির প্রবহমান পানিতেও এরা জন্মায়। সম্পূর্ণ ভাসমান শৈবালকে ফাইটোপ্লাংকটন বলে। জলাশয়ের পানির নিচের মাটিতে আবদ্ধ হয়ে যে শৈবাল উৎপন্ন হয় তাদেরকে লিথোফাইট শৈবাল বলে। উচ্চ শ্রেণীর জীবের টিস্যুর অভ্যন্তরে যে শৈবাল উৎপন্ন হাই তাদেরকে এন্ডোফাইট শৈবাল বলে। এপিফাইট হিসেবে কিছু শৈবাল অন্য শৈবালের গায়েও জন্মাতে দেখা যায়। শৈবাল বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং গবেষণা করাকে ফাইকোলজি Phycology) বলে। # শৈবাল সালোকসংশ্লেষণকারী স্বভোজী অপুষ্পক উদ্ভিদ। সায়ানোব্যাকটেরিয়া গঠনগতভাবে সবচেয়ে সরল শৈবাল নিয়ে গঠিত এবং সম্ভবত এটা পৃথিবীর প্রাচীনতম সালোকসংশ্লেষিত জীবের একটি। এটি সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে শক্তি আহরণে সক্ষম। এই শৈবালগুলি ব্যাকটেরিয়ার সাথে সম্পর্কিত। এদের কোষের গঠন প্রোক্যারিওটা জগতের প্রাণীদের মতো। ==এক থেকে দশ পর্যন্ত গণনা== তুমি পুনরাবৃত্তি করে এক থেকে দশ পর্যন্ত গণনা করতে শেখো এবং দশ থেকে এক থেকে পিছনের দিকে গণনা করতে শেখো। তুমি এক থেকে দশটি বস্তু থেকে শনাক্ত করতে শিখবে। এক থেকে পাঁচটি বস্তু তোমার দৃষ্টিতে সনাক্ত করা উচিত (গণনা ছাড়াই)। তুমি নির্দিষ্ট প্যাটার্নে গোষ্ঠীভুক্ত ছয় থেকে দশটি বস্তুর সাথে একই কাজ করতে সক্ষম হবে। বেশিরভাগ মানুষ খুব অল্প বয়সে এই দক্ষতা অর্জন করে। কিন্তু যারা প্রাপ্তবয়স্করা আছেন তাদের মধ্যে কেউ কেউ পড়তে বা লিখতে পারে না। এমন প্রাপ্তবয়স্করাও আছে যারা এই সংখ্যা দক্ষতা কখনো আয়ত্ত করেনি। এবার জোরে জোরে ছন্দের মাধ্যমে এটি সংখ্যাগুলো উচ্চারণ করো: এক দুই তিন চার পাঁচ ছয় সাত আট নয় দশ মনে রাখবে অনুশীলন একজন মানুষকে নিখুঁত করে তোলে।" সেজন্য এটি অনুশীলন করো। প্রয়োজনে একশতবার অনুশীলন করো। যতক্ষণ না "ছয়" বলে তুমি সঙ্গে সঙ্গে "সাত আট নয় দশ" মনে করতে পারো। সংখ্যা লেখা ও এগুলোর নাম উচ্চস্বরে বলার অভ্যাস করো। প্রথম দশটি সংখ্যা হলো: তুমি যদি ইতিমধ্যে এটিতে নিখুঁতভাবে বলতে না পার তবে এই দশটি সংখ্যাটি কাগজের দশটি পৃথক কাগজে লিখো এবং এটি এলোমেলো করে দাও। সংখ্যাগুলোর নাম বলার চেষ্টা করো এবং বারবার অনুশীলন করতে থাকো। তুমি যদি তোমার সহপাঠীদের এই দক্ষতা শেখাতে চাও তবে একদিকে শব্দ এবং অন্যদিকে সংখ্যা সহ ফ্ল্যাশ কার্ডের একটি সেট তৈরি করো। পরবর্তী পাঠটি হলো দশ থেকে এক গণনা করা অর্থাৎ পেছনের দিক থেকে গণনা। এবার শুরু করো এবং যতক্ষণ না পরিপূর্ণভাবে হচ্ছে ততক্ষণ পুনরাবৃত্তি করো: দশ নয় আট সাত ছয় পাঁচ চার তিন দুই এক। এটি বারবার অনুশীলন করো। প্রয়োজনে একশতবার অনুশীলন করো। যতক্ষণ না "সাত" বলে তুমি সঙ্গে সঙ্গে "ছয় পাঁচ চার তিন দুই এক" মনে করতে পারো। এই পাঠের চূড়ান্ত বিষয় হল কোন কোন দলে "কতটি বস্তু" আছে তা সনাক্ত করা। এটি যতক্ষণ না পর্যন্ত তুমি পরিপূর্ণভাবে এটি করতে সক্ষম হচ্ছ ততক্ষণ এটি অনুশীলন করো। তোমার এটি চিন্তা না করে সঙ্গে সঙ্গে এক থেকে পাঁচটি বস্তুর একটি দলে কতগুলো বস্তু রয়েছে এটি নির্ণয় করা উচিত। যদি এটি তোমার পক্ষে সহজ না হয় তবে ঘরে বসে ছোট ছোট দলের সাথে অনুশীলন করো যতক্ষণ না তুমি গণনা বা এমনকি চিন্তা না করে এটি করতে পারো। তারপর ছয় থেকে দশটি বস্তুর দলে যাও। তোমার সুবিধার জন্য নিম্নে কতগুলো উদাহরণ দেওয়া হলো: একবার তুমি এক থেকে দশ পর্যন্ত শিখে গেলে তুমি প্রদত্ত দুটি সংখ্যার মধ্যে কোনটি বড় সংখ্যা আর কোনটি ছোট সংখ্যা চিহ্নিত করার অনুশীলন করো। উদাহরণ স্বরূপ: #(২,৩ ৩ বড় এবং ২ ছোট #(৬,৪ ৬ বড় এবং ৪ ছোট ==এগারো থেকে বিশ পর্যন্ত গণনা== তুমি পুনরাবৃত্তি করে এগারো থেকে বিশ পর্যন্ত গণনা করতে শেখো এবং বিশ থেকে এগারো অর্থাৎ পিছনের দিকে গণনা করতে শেখো। তুমি এগারো থেকে বিশটি বস্তু শনাক্ত করতে শিখবে। জোরে জোরে ছন্দের মাধ্যমে এটি সংখ্যাগুলো উচ্চারণ করো: এগারো, বারো, তেরো, চৌদ্দ, পনেরো, ষোলো, সতেরো, আঠারো, উনিশ, বিশ তুমি এবার এই তালিকাটি পিছনের দিক থেকে গণনা করা শিখো। এটি বারবার অনুশীলন করো। প্রয়োজনে একশতবার অনুশীলন করো। যতক্ষণ না "সতেরো" বলে তুমি সঙ্গে সঙ্গে "ষোলো চৌদ্দ তেরো বারো এগারো" মনে করতে পারো। সংখ্যা লেখা ও এগুলোর নাম উচ্চস্বরে বলার অভ্যাস করো। সংখ্যাগুলো হলো: তুমি যদি ইতিমধ্যে এটিতে নিখুঁতভাবে বলতে না পার তবে এই দশটি সংখ্যাটি কাগজের দশটি পৃথক কাগজে লিখো এবং এটি এলোমেলো করে দাও। সংখ্যাগুলোর নাম বলার চেষ্টা করো এবং বারবার অনুশীলন করতে থাকো। তুমি যদি তোমার সহপাঠীদের এই দক্ষতা শেখাতে চাও তবে একদিকে শব্দ এবং অন্যদিকে সংখ্যা সহ ফ্ল্যাশ কার্ডের একটি সেট তৈরি করো। তোমাকে এটিও চিন্তা করতে হবে: এক দশ এক এগারো(১১ এক দশ দুই বারো(১২ এক দশ তিন তেরো (১৩ এক দশ চার চৌদ্দ(১৪ এক দশ পাঁচ পনেরো(১৫ এক দশ ছয় ষোলো (১৬ এক দশ সাত সতেরো(১৭ এক দশ আট আঠারো(১৮ এক দশ নয় উনিশ(১৯ দুই দশে কুড়ি বা বিশ(২০)। যতক্ষণ পর্যন্ত এটি আয়ত্ত করতে না পারছো ততক্ষণ অনুশীলন করো। ==দুই ব্যবধানে ২০ পর্যন্ত গণনা== পরবর্তী পাঠ হলো দুই থেকে বিশ পর্যন্ত দুই ব্যবধানে গণনা করা। তুমি যখন দুই ব্যবধানে গণনা করবে তখন মনে রাখতে হবে প্রতিটি সংখ্যা আগের সংখ্যার চেয়ে দুই বেশি। এই ধরনের গণনাকে কখনও কখনও "গণনা এড়িয়ে যাওয়া" বলে মনে করা হয়: এটি বারবার অনুশীলন করতে থাকো যতক্ষণ না তুমি এটি ভালোভাবে আয়ত্ত্ব করতে সক্ষম হচ্ছো। ==দশ ব্যবধানে ১০০ পর্যন্ত গণনা== পরবর্তী পাঠ হলো দশ ব্যবধানে দশ থেকে একশত পর্যন্ত গণনা করা। এখানে প্রতিটি সংখ্যা আগের সংখ্যার চেয়ে দশ বেশি হবে। মুখস্থ করো: বানানের ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই অভিধান অনুসরণ করতে হবে। লক্ষ্য করো যে বানান একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্ন অনুসরণ করে না। কিন্তু সংখ্যাগুলি একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্ন অনুসরণ করে। অর্থাৎ, তুমি যদি দশ, বিশ, ত্রিশ, চল্লিশ, পঞ্চাশ, ষাট, সত্তর এই প্যাটার্নটি জানো তবে "আশি নব্বই একশ" বলতে গেলে বেশি সময় লাগবে না। গণিত একটি বিস্ময়কর জিনিস। এটি উদাহরণকে অনুসরণ করে। তুমি মাত্র কয়েকটি জিনিস শেখার পরে, তুমি আরও অনেক কিছু সঠিকভাবে অনুমান করতে পারবে। এই কারণেই তুমি এক বছরেরও কম সময়ে শিখতে পারবে, যা স্কুলে শিখতে বারো-তেরো বা তারও বেশি বছর লাগে। স্কুল সাধারণত মুখস্থের উপর বেশী জোর দেয়। এই বইটিতে, তুমি কেবল যা মুখস্থ করতে হবে তা মুখস্থ করবে এবং প্যাটার্ন দেখে বাকিটি শিখবে। কত সমান সমান একশত সেই ধারণা তোমার থাকতে হবে। দশ দশে একশত। দশের দশটি দলে একটি টেবিলে একশটি বস্তু জড়ো করো এটি করো। এটি না করার কথা ভেবো না, এটি করো) একশ সংখ্যাটি বড়, তবে খুব বড় নয় এই সংখ্যাটি। আমি তোমাকে এক মিলিয়ন বস্তু সংগ্রহ করতে বলছি না। এটা অনেক দিন লাগবে এবং টেবিলের উপর এত বস্তু ধরবে না। ==বিশ বা কুঁড়ি ব্যবধানে ১০০ পর্যন্ত গণনা== সংখ্যাগুলো উচ্চারণ করো এবং শব্দগুলোর পাশের সাংকেতিক চিহ্নগুলো মনে রাখো : বারবার অনুশীলন করো এটি। প্রয়োজনে একশতবার অনুশীলন করো। মনে রাখবে, মুখস্থ করা মানে মুখস্থ করা। হ্যাঁ, তুমি কুড়ি দ্বারা গণনা করবেন তা বের করতে পারো। তবে এটি যথেষ্ট ভাল না। এই মৌলিক জিনিসগুলি তোমাকে চিন্তা না করেই করতে সক্ষম হতে হবে। যখন তুমি আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু সম্পর্কে চিন্তা করছ যেমন থালা-বাসন ধোয়ার সময় বা টেলিফোনে কথা বলার সময় আপনি কুড়ি গুনতে পারছ কিনা তা নিশ্চিত করো। ব্যাংক টেলারের সাথে কথোপকথন চালিয়ে যাওয়ার সময় তুমি পাঁচ বিশ টাকা সমান কত টাকা তা গণনা করতে পারছ তা নিশ্চিত করো। ==এক এবং পাঁচ ব্যবধানে একশত পর্যন্ত গণনা বিশের পরে সমস্ত পূর্ণ সংখ্যা একটি প্যাটার্ন অনুসরণ করে। ৮৭ পড়া হয় "সাতাশি" এবং মানে আশি যোগ সাত। তুমি প্রায় কোন সংখ্যা কিভাবে পড়তে হয় সেটা জানো যা তোমার জন্য প্রয়োজনীয়। আমি সেগুলি গণনা করিনি। তবে আমি আশা করব যে এই বইটির বাকি অংশতে তোমাকে আরও বারোটি সংখ্যার কিভাবে পড়তে হবে সেটা শিখবে। অন্য কথায় আসি, তুমি ইতিমধ্যেই গণিতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশটি শিখে ফেলেছো! এখন, তুমি যদি এটি আগে কখনও না করে থাকো। তাহলে জোরে জোরে একশত(১০০) পর্যন্ত গণনা করো। "কীভাবে এটি তোমার বলার দরকার নেই। তুমি নিজের জন্য এটি চিন্তা করতে পারো যে এখন পাঁচ থেকে একশত পর্যন্ত গণনা করব। আমি তোমাকে কীভাবে করতে হবে এটি তা বলব না। প্যাটার্ন খোঁজো। ==ক্রমিকবাচক সংখ্যা ও অঙ্কবাচক সংখ্যা== যখন একটি সংখ্যা শব্দ বিশেষ্যের পরিবর্তে বিশেষণ হিসাবে ব্যবহার করা হয় তখন উচ্চারণের কিছুটা পরিবর্তন হয়। সংখ্যার উচ্চারণ যদি এক, দুই, বা তিন হয়, অথবা সংখ্যার উচ্চারণ যদি এক, দুই বা তিনে শেষ হয়, যেমন দুইশত তেপান্ন, তাহলে "এক"-এর উচ্চারণ হয় "প্রথম দুই" হয় -এর উচ্চারণ হয় "দ্বিতীয় তিন এর উচ্চারণ হয়ে যায় "তৃতীয়"। যখন শব্দের পরিবর্তে সংখ্যা ব্যবহার করে সংখ্যা দেওয়া হয়, তখন আমরা সুপারস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করি: ১ম, ২য় ৩য় তখন উচ্চারিত হবে "প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয়"। অন্যান্য সমস্ত সংখ্যা শব্দ এবং সংখ্যাগুলি "র্থ",ষ্ঠ,"ম শ" যোগ করে যখন একটি বিশেষণ হিসাবে ব্যবহার করা হয় তখন এইভাবে উচ্চারণ হবে "চতুর্থ পঞ্চম ষষ্ঠ সপ্তম অষ্টম নবম দশম একাদশ দ্বাদশ ত্রয়োদশ চতুর্দশ পঞ্চদশ ষোড়শ সপ্তদশ অষ্টাদশ উনবিংশ বিংশ" যখন একটি সংখ্যা শব্দ একটি বিশেষণ হিসাবে ব্যবহৃত হয়, এটিকে কখনও কখনও একটি "ক্রমিকবাচক" সংখ্যা বলা হয়, যখন একটি বিশেষ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়, একটি "অঙ্কবাচক" সংখ্যা। এইভাবে ৩য় (তৃতীয়) হলো তৃতীয় ক্রমিকবাচক সংখ্যা, যখন ৩ (তিন) হলো তৃতীয় অঙ্কবাচক সংখ্যা। ০-এই সাংকেতিক চিহ্নের উচ্চারণ হলো "শূন্য"। এই সাংকেতিক চিহ্ন দ্বারা "কিছু নেই বা খালি" এমন বোঝানো হয়। লক্ষ্য করে দেখবে যে ০ (শূন্য)-সংখ্যাটি ইংরেজি বর্ণমালার ছোট হাতের বর্ণ o (ও) এর মতো দেখতে। ০ (শূন্য) সংখ্যাটি যেহেতু ইংরেজি o এর মতো সেজন্য স্লেটের উপর লিখতে গিয়ে যেন ০ (শূন্য) এবং o (ও) যেন এক রকম না হয়ে যায়। আবার ইংরেজি সংখ্যা 2 (দুই) যেন ইংরেজি বড় হাতের অক্ষর Z মতো না হয়। ০ (শূন্য) থেকে ৯ (নয়) পর্যন্ত সাংকেতিক চিহ্নগুলোকে সাধারণভাবে অঙ্ক বলে। সংখ্যা পদ্ধতি সর্বপ্রথম ভারতে উদ্ভূত হয়েছিল। আর এটিই এখন বিশ্বের সর্বত্র এটি ছড়িয়ে পড়েছে। এটিই পৃথিবীর আধুনিক সংখ্যা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিটি অধিক প্রয়োজনীয়। প্রতিটি সংখ্যা লিখতে মাত্র দশটি অঙ্ক প্রয়োজন হয়। যত বড়ই সংখ্যা হোক না কেন এই দশটি অঙ্ক দিয়েই সংখ্যাটি লেখা যাবে। অঙ্কগুলো হলো: তবে বিভিন্ন দেশের লোকজন সংখ্যাগুলিকৈ ভিন্নভাবে লেখে তবে তারা দশটি সংখ্যাই ব্যবহার করে। যেমন ইংরেজরা অঙ্কগুলোকে এভাবে লেখে এক হাজার সমান হলো দশশত। ১৫৭২ সংখ্যাটির উচ্চারণ হবে "এক হাজার পাঁচশ বাহাত্তর"। দশ হাজার থেকে প্রত্যেক সংখ্যাগুলি কমা দিয়ে লেখা হয়। তাই "দশ হাজার ছাপ্পান্ন" লেখা হয় ১০,০৫৬। লক্ষ্য করুন যে ০৫৬-এর মধ্যে ০(শূন্য) মানে এই সংখ্যায় কোন শতক ঘরের কোনো সংখ্যা নেই। এই ক্ষেত্রে, ০(শূন্য)-কে "প্লেস হোল্ডার" বলা হয়। একটি বৃহৎ সংখ্যার প্রতি তিনটি সংখ্যা ডান থেকে শুরু করে কমা দ্বারা লেখা হয়। এটি আন্তর্জাতিক পদ্ধতি। যদি একটি সংখ্যার একটি কমা থাকে তবে এটি "হাজার একটি সংখ্যায় দুটি কমা থাকলে প্রথম কমাটির ভিতরের সংখ্যাকে "মিলিয়ন" পড়া হয়। যদি তিনটি কমা থাকে তবে প্রথমটি "বিলিয়ন" পড়া হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যদি একটি সংখ্যায় চারটি কমা থাকে প্রথমটি "ট্রিলিয়ন" পড়া হয়। অনুশীলন করার সময় খুব বড় সংখ্যাগুলি প্রায়শই কেবলমাত্র তাদের সংখ্যা কথায় পড়তে হয়। এইভাবে আমরা ১০,০৫৬ পড়তে পারি "এক শূন্য শূন্য পাঁচ ছয়" হিসাবে। আবার পড়তে পারি "দশ হাজার ছাপান্ন"। তোমাকে একটা কথা বলতেই ভুলে গেছি আমাদের দেশে শেষের তিনটি সংখ্যার আগে কমা বসে তারপর পরপর দুই সংখ্যা পরপর কমা বসে। উদাহরণস্বরূপ ১,১১,১১,১১,১১১। এটিকে দেশীয় পদ্ধতি বলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে "ট্রিলিয়ন" মানে হাজার আমেরিকান বিলিয়ন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে "ট্রিলিয়ন" ব্যবহৃত হয়। তবে বিশ্বের বাকি দেশ গুলোতে তেমন "ট্রিলিয়ন" ব্যবহার করা হয় না। আরও বড় অঙ্কের সংখ্যা আছে। কিন্তু ঐগুলি খুব কম বা সেরকম ব্যবহার না হয় বললেই চলে। তাই আমি এগুলো নিয়ে কথা বলে তোমাকে বিরক্ত করব না। তোমরা হয়তো "গুগল" নামটি শুনে থাকবে। এখানে প্রত্যেক কর্মচারীর বেতন অনেক মোটা অঙ্কের। খুব বড় অঙ্কের আকার বোঝা কঠিন। আমি যখন এটি লিখছি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ঋণ প্রায় নয় ট্রিলিয়ন ডলার (আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে $৯,০০০,০০০,০০০,০০০ এবং দেশীয় পদ্ধতিতে $৯০,০০,০০,০০,০০,০০০ এবং যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা প্রায় তিনশ মিলিয়ন (আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে ৩০০,০০০,০০০ এবং দেশীয় পদ্ধতিতে ৩০,০০,০০,০০০)। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যদি এক মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে, তবে প্রতিটি ব্যক্তির ভাগ এক সেন্টেরও কম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যদি এক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে, তাহলে প্রতিটি ব্যক্তির শেয়ার ৩ মার্কিন ডলার থেকে ৪ মার্কিন ডলারের মধ্যে হয়। যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এক ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করে তাহলে প্রতিটি ব্যক্তির শেয়ার ৩,০০০ মার্কিন ডলারের বেশি। তুমি দেখতে পাচ্ছো এক মিলিয়ন, এক বিলিয়ন এবং এক ট্রিলিয়নের মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে। শূন্য থেকে বড় সকল পূর্ণ সংখ্যাকে স্বাভাবিক সংখ্যা বলে। স্বাভাবিক সংখ্যার অপর নাম ধনাত্মক অখণ্ড সংখ্যা। অন্যভাবে বলতে গেলে গণনার যোগ্য সকল সংখ্যাকে স্বাভাবিক সংখ্যা বলে। যেমন ১,২,৩,৪…। এখানে ফোঁটা ফোঁটা ফোঁটা ইংরেজিতে ডট ডট ডট) চিহ্ন দ্বারা বাকি সকল স্বাভাবিক সংখ্যাকে বোঝানো হচ্ছে। এই ফোঁটা ফোঁটা চিহ্নগুলিকে ইংরেজিতে "এলিপসিস" বলে। যার মানে "ইত্যাদি"। ইত্যাদি বোঝানোর জন্য তিনটি ফোঁটা নামক সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। তিনটির বেশি বা তিনটির কম ফোঁটা চিহ্ন ব্যবহার করা যাবে না। স্বাভাবিক সংখ্যা শেষ নেই। আমরা "শেষ নেই"-এর জন্য যে শব্দটি ব্যবহার করতে পারি তা হলো "সীমাহীন অনন্ত" । স্বাভাবিক সংখ্যা চলতেই থাকবে। এটির কোন সীমা নেই। আমরা কোনদিন সকল স্বাভাবিক সংখ্যা লিখতে পারব না। এটা অসম্ভব ব্যাপার। স্বাভাবিক সংখ্যায় ০ (শূন্য) অন্তর্ভুক্ত হবে কিনা তা নিয়ে মানুষ একমত নয়। পুরোনো লেখকেরা প্রায়শই ০ (শূন্য)-কে স্বাভাবিক সংখ্যায় অন্তর্ভুক্ত করে এভাবে: ০, ১, ২ । বর্তমানে আধুনিক লেখকরা সাধারণত সকল ঋণাত্মক সংখ্যাগুলোকে একটা তালিকায় রাখেন, শূন্যকে আরেকটা তালিকায় রাখেন এবং ১ (এক) থেকে বাকি সকল সংখ্যাকে স্বাভাবিক সংখ্যার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সংস্কৃতি সম্পর্কে শিখে আমরা জানতে পারি * ভাল পরামর্শদাতা হওয়ার উপলব্ধি * অন্যান্য মানুষের অবজ্ঞাত অবস্থা সম্পর্কে জ্ঞান * একজন ব্যক্তি হিসাবে বিভিন্ন মানুষকে দেখার একটি সুযোগ * আগে না জেনেও তথ্য সংগ্রহ * এটা বোঝা যে, একটি গোষ্ঠীকে দেখে একই মনে হলেও সেখানেও পার্থক্য থাকতে পারে * আমাদের সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত শক্তি থেকে আমাদের অবরুদ্ধ করে এমন সব বাধা ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ করার ক্ষমতা * নতুন ধারণা দেবার জন্য একজন বক্তা হওয়ার সুযোগ * আপনার স্কুল বা কর্মক্ষেত্রকে মূল্যবান পরিবেশে পরিণত করার একটি সরঞ্জাম * অন্যদের দ্রুত বিচার না করার একটি কারণ * আপনার নিজস্ব সংস্কৃতি প্রতিপালনের উদ্দেশ্য * বৈচিত্র্যের মধ্যে পার্থক্য এবং মিল সম্পর্কে একটি সচেতনতা সংস্কৃতি হল শেখার নিদর্শন, বিশ্বাসের অংশীদার এবং আচরণের নিদর্শন। সংস্কৃতির এই সংজ্ঞাটি রবার্ট ওয়েলস এবং লুইস ভিভানকোর Cultural Anthropology: Asking Questions about Humanity এই ইংরাজি বইটির অনুসারে। বইয়ের নামটি বাংলা করলে লেখা যায় "সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান: মানবতার বিষয়ে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা"। তবে নৃবিজ্ঞানীরা সংস্কৃতির একটি সংজ্ঞায় একমত হতে পারেন না। তার কারণ সংস্কৃতির পরিধি অনেক বিস্তৃত। ''সমাজের সদস্য হিসেবে অর্জিত নানা আচরণ, যোগ্যতা এবং জ্ঞান, বিশ্বাস, শিল্পকলা, নীতি, আদর্শ, আইন, প্রথা ইত্যাদির এক যৌগিক সমন্বয় হল সংস্কৃতি।'' ''সংস্কৃতি হল মানব সৃষ্ট এমন সব কৌশল বা উপায় যার মাধ্যমে সে তার উদ্দেশ্য চরিতার্থ করে।'' অন্যদিকে স্যামুয়েল পুফেনডর্ফের সংজ্ঞা অনুযায়ী, ''সংস্কৃতি বলতে সেই সকল পন্থাকে বোঝায় যার মধ্য দিয়ে মানব জাতি তাদের প্রকৃত বর্বরতাকে কাটিয়ে ওঠে এবং পূর্ণরূপে মানুষে পরিণত হয়।'' সংস্কৃতির সার্বজনীন উপাদান সকল মানব সমাজে দেখা যায়। আপনি যে সংস্কৃতি এবং পরিবেশের মধ্যে বড় উঠছেন তার অংশীদার আপনি। সংস্কৃতি শুধুমাত্র ধর্ম, খাবার, ছুটির দিন, শিল্প এবং লোককাহিনীর মতো বড় জিনিস দিয়ে তৈরি নয়। এর সব কিছুর মধ্যেই রয়েছে সংস্কৃতি। সংস্কৃতি এর মধ্যে সুস্পষ্টভাবে প্রকাশিত। নৃতত্ত্ববিদরা যখন সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলেন তখন তারা সংস্কৃতির চারটি স্তর নিয়ে আলোচনা করেন। একটি সমাজের সংস্কৃতি, নিয়ম এবং যুক্তি শেখার প্রক্রিয়া তার জন্মের সাথেই শুরু হয়। উপসংস্কৃতি হলো জটিল, বৈচিত্র্যময় সমাজের একটি উপ-বিভাগ যা বৃহত্তর সমাজের সাথে কিছু বৈশিষ্ট্য ভাগ করে নেয়। এগুলি সাধারণত শেখা আচরণের ধরণ যা সমস্ত মানব সমাজ ভাগ করে নেয়। পারিবারের নিজস্ব সংস্কৃতি। যে সংস্কৃতি নিজের পরিবারের সাথে ভাগ করা হয়। সম্পাদনা কখনও কখনও সংশোধনের সাথে বা প্রুফরিডিংয়ের সাথে বিভ্রান্ত হয়। আপনি যখন মনে করেন যে আপনি খসড়াটিকে যতটা প্রয়োজন ততটা সংশোধন করেছেন, সম্পাদনা কার্যকর হয়। সম্পাদনা একটি খসড়ার মধ্যে বেশ কয়েকটি ছোট পরিবর্তন জড়িত যা খসড়াটির পাঠযোগ্যতা এবং সুসংগততায় একটি বড় পার্থক্য আনতে পারে। সম্পাদনা খসড়া প্রক্রিয়ার বেশ কয়েকটি পয়েন্টে ঘটতে পারে--শুধু ভুল জিনিসগুলিকে "শুদ্ধ" করার জন্য নয়। যখন লেখার কথা আসে, তখন ভুল করার ব্যাপারটা এত বেশি নয় যে আপনাকে সংশোধন করতে হবে। না, সর্বদা বিকল্পগুলির একটি ভাণ্ডার রয়েছে, যার মধ্যে অনেকগুলিই সঠিক। অভিজ্ঞ লেখকরা শিখেছেন যে কোন পছন্দগুলি তাদের জন্য একত্রে উপযুক্ত, এবং সৌভাগ্যবশত আপনার জন্য, একজন অভিজ্ঞ লেখক হওয়ার গোপনীয়তা হল অনুশীলন করা। আপনি এটা করতে পারেন। রিভাইস হল পুনঃদর্শন আবার আপনার কাগজ দেখা। সংশোধন করা বানান ভুল সংশোধনের চেয়ে বেশি, এটি চিন্তার স্বচ্ছতা খুঁজে বের করে। এমনকি এটি এমন নতুন চিন্তাও খুঁজে পেতে পারে যা আপনি কাজ শুরু করার আগে আপনার কাছে ছিল না। আপনি নিজেকে অতিরিক্ত পরিত্রাণ পেতে খুঁজে পেতে পারেন। আপনি যখন লিখছিলেন আপনি যদি এটি সম্পর্কে চিন্তা করেন তবে আপনি সংশোধন করছেন। আপনি কাগজটি তৈরি করার সময় আপনার উদ্বেগ ছিল। সেই উদ্বেগগুলি লিখুন (মার্জিনে নোট তৈরি করুন, হাইলাইট করুন, পরিচিত চিহ্ন তৈরি করুন) যাতে আপনি তাদের কাছে ফিরে যেতে পারেন। আপনি কী শক্তি বলে মনে করেন তা শনাক্ত করুন এবং আপনার বাকি কাগজটি আপনি যে স্তরে চাচ্ছেন সেখানে নিয়ে আসুন। মনে রাখবেন, “শিল্পের কাজ সুন্দর চিন্তা ভাবনা করা বা কোমল আবেগ অনুভব করার বিষয় নয় বরং বুদ্ধিমত্তা, দক্ষতা, রুচি, অনুপাত, জ্ঞান, শৃঙ্খলা এবং শিল্প; বিশেষ করে শৃঙ্খলা,” ইভলিন ওয়াহ এর মতে, ১৯০৩-১৯৬৬, ইংরেজ ঔপন্যাসিক, ভ্রমণ লেখক এবং জীবনী লেখক। আপনার প্রথম খসড়া আপনার চূড়ান্ত খসড়া হওয়া উচিত নয়। কোন খসড়া কখনও নিখুঁত হয় না; সবসময় উন্নতির জন্য জায়গা আছে। আপনি সংশোধন করার আগে আপনার সাথে কাজ করার বিষয়বস্তু থাকতে হবে। আপনি সংশোধন সহ “সৃজনশীল স্প্রিংস” বাধা দেওয়ার আগে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ খসড়া শেষ করার অনুমতি দিতে পারেন। আপনি আপনার ধারণাগুলির খসড়া তৈরি করার পরে এবং আপনি যে চিন্তাগুলি প্রকাশ করতে চান তার সম্পূর্ণ পণ্য বলে মনে করেন তা প্রতিষ্ঠিত করার পরে, তারপরে রিভাইস এর দিকে মনোযোগ দিন। মনোযোগ সহকারে আপনার খসড়াটি বেশ কয়েকবার পড়ুন, প্রতিবার একটি নির্দিষ্ট সমস্যা পরীক্ষা করার জন্য আলাদা উদ্দেশ্য মাথায় রেখে (এখানে এটি লেখার সাথে আপনার সাধারণ পতনগুলি জানতে সহায়তা করে)। প্রথমে বিষয়বস্তুর জন্য দেখুন (আপনি যা বলেছেন তারপর সংগঠন (আপনার ধারণাগুলির বিন্যাস এবং অবশেষে শৈলী (আপনি যেভাবে শব্দগুলি ব্যবহার করেন)। বিভ্রান্তিকর বিবৃতি বা বিশ্রী শব্দের জন্য আপনার কাগজটি উচ্চস্বরে শুনুন । কাগজের প্রবাহের জন্য শুনুন এবং একটি ধারণা থেকে পরবর্তীতে বিশদ বিবরণের দিকে মনোযোগ দিন। প্রতিটি ধারণা পরবর্তী ধারণা প্রবর্তন করার সময় একরকম উপসংহারে আসা উচিত, এবং প্রতিটি ধারণা তার আগে এবং তার পরের একটির সাথে সম্পর্কযুক্ত হওয়া উচিত। পড়ার মাঝে সময় নিন । একটি কাগজ শেষ করার জন্য নিজেকে সময় দিন (সম্ভব হলে বিলম্ব এড়িয়ে চলুন) যাতে আপনি এটিকে একপাশে রেখে দিতে পারেন এবং যখন আপনি পরে এটিতে ফিরে যান তখন আরো উদ্দেশ্যমূলক হতে পারেন। আপনার দুর্বল উপাদানগুলির সাথে নির্দিষ্ট সমস্যাগুলি চিহ্নিত করুন বিষয়বস্তু, সংগঠন বা শৈলী। যান্ত্রিক ত্রুটি, বানান এবং বিরাম চিহ্নের প্রুফরিডিং পরবর্তীতে অনুসরণ করা হবে। বিষয়বস্তুর অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হল উদ্দেশ্যমূলক উদ্দেশ্য, পর্যাপ্ত সমর্থন এবং সমস্ত বিবরণ আপনার কাগজের মূল ধারণার সাথে সম্পর্কিত। * উদ্দিষ্ট উদ্দেশ্য অর্জন এটি কি ব্যাখ্যা, বিশদ বিবরণ, যুক্তি বা বর্ণনা প্রদান করে? * পর্যাপ্ত সমর্থন প্রদান বিষয় সমর্থন করার জন্য এটি আরো বিস্তারিত, তথ্য, উদাহরণ প্রয়োজন? * প্রাসঙ্গিক বিশদ সহ আপনার কি কোন অপ্রাসঙ্গিক "ফ্লাফ" তথ্য কাটা দরকার? সংগঠনের গুরুত্ব হল সবচেয়ে কার্যকর ক্রম তৈরি করার জন্য ধারণা এবং বিবরণ সাজানো, এবং চিন্তা প্রক্রিয়ার একটি স্পষ্ট যুক্তি দেখানোর জন্য ধারণাগুলিকে সংযুক্ত করা। * ধারণা এবং বিশদগুলি সবচেয়ে কার্যকর ক্রমে সাজানো হয়েছে ধারণা এবং বিবরণ আপনার অর্থকে আরও স্পষ্ট করে তুলতে হবে। * ধারণাগুলি যৌক্তিক এবং স্পষ্ট চিন্তার সংযোগ রিলে করার জন্য উপযুক্ত রূপান্তর শব্দের ব্যবহার (যেমন “অতএব”, “উদাহরণস্বরূপ”) এবং বাক্য সংমিশ্রণ কৌশলগুলির যেকোনো ব্যবহার। আপনার শৈলীর শক্তি অর্থটিকে স্পষ্ট করে, উদ্দেশ্য সহ শ্রোতাদের জন্য আকর্ষণীয় করে তুলবে এবং বাক্যগুলিকে মসৃণভাবে পড়ার জন্য নিশ্চিত করবে৷ * অর্থ কি পরিষ্কার আপনি কি অস্পষ্ট বা সাধারণ শব্দ ব্যবহার করেছেন যেখানে আপনাকে সুনির্দিষ্ট হতে হবে? * ভাষাটি কি আকর্ষণীয়, শ্রোতা এবং উদ্দেশ্যের জন্য উপযুক্ত ভাষাটি কি আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক, আপনি কি অপবাদ এবং ক্লিচ এড়িয়ে গেছেন? * এটা কি মসৃণ আপনি কি বিভিন্ন ধরনের বাক্য গঠন ব্যবহার করেছেন? আপনার চূড়ান্ত কাগজ সম্পর্কে আপনি যে প্রশ্নগুলি জিজ্ঞাসা করতে পারেন: * আপনি কি বলতে চাইছেন তাই বলছেন? * আপনার শ্রোতা কি এটা বুঝতে পারে? * এটা কি উদ্দেশ্য পূরণ করবে? আপনি যদি আপনার লেখার আরও সমালোচক হতে চান তবে এর পাঠযোগ্যতা, স্পষ্টতা এবং এর দর্শকদের আগ্রহের বিচার করুন। # আপনি যখন লিখবেন, সন্দেহজনক জায়গার নোট রাখুন। এটি করার একটি সহজ উপায় হল পৃষ্ঠা নম্বর এবং পাঠ্যের লাইনের একটি অংশ লিখুন যা আপনার কাছে সন্দেহজনক মনে হয়। # কাগজটি বেশ কয়েকবার জোরে জোরে পড়ুন এবং ভুলগুলি শুনুন। একবার আপনি আপনার "জোরে পড়ুন" রিভিশনে সন্তুষ্ট হয়ে গেলে, অন্য কয়েকজনকে এটি পড়তে বলুন। আপনি যে প্রতিক্রিয়া পেতে পারেন তা দেখে অবাক হবেন। # আপনার রিডিং বিষয়বস্তু, সংগঠন, ধারাবাহিকতা এবং শৈলী অনুযায়ী বিভক্ত করুন। # আপনার কাগজের যেখানে আপনি যোগ করতে, কাটতে, প্রতিস্থাপন করতে এবং পুনরায় সাজাতে চান সেখানে চিহ্নিত করুন। কখনও কখনও এটি আপনার কাঁচি বের করতে এবং আক্ষরিক অর্থে আপনার কাগজকে টুকরো টুকরো করে কাটতে সাহায্য করে যাতে আপনি এলোমেলোভাবে পুনর্বিন্যাস করতে পারেন তা দেখতে কোন অর্ডারটি আপনার কাছে সবচেয়ে ভাল লাগছে। # পড়ার মধ্যে সময় নিন। এর অর্থ হতে পারে কুকুরটিকে খাওয়া বা হাঁটার জন্য একটি ছোট বিরতি, বা এর অর্থ হতে পারে দীর্ঘ বিরতি যেমন চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে আপনার কাগজে ফিরে আসা। প্রত্যেকেই আলাদা। আপনার জন্য যা কাজ করে তা করুন। # পড়ার সময় সময় নিন। অন্য কথায়, আপনার চিন্তাভাবনার প্রতিফলন করার জন্য সময় নিন। একবারে একটি অনুচ্ছেদ পড়ুন, আপনার শ্রোতাদের মনে রেখে আপনি কী বলতে চান তা কল্পনা করুন। কখনও কখনও আপনার কাগজ বা কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকানোর পরিবর্তে ফাঁকা দেয়ালের দিকে তাকানো সহায়ক। এটি আপনার মস্তিষ্ককে ছোট বিড়ালের ঘুমের সুযোগ দেবে, কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকানোর ফলে শব্দ, তথ্য এবং চোখের চাপের বিশৃঙ্খলা থেকে রক্ষা পাবে (অনুমান করে আপনি ইলেকট্রনিকভাবে সংশোধন করছেন)। পিয়ার রিভিসন নিজের দ্বারা রিভিসন করার চেয়ে সুবিধা যোগ করেছে। অন্যান্য লোকেরা আপনার কাগজে এমন জিনিসগুলি লক্ষ্য করতে পারে যা আপনি করেননি। কিছু প্রশিক্ষক সহকর্মী পর্যালোচনার জন্য ক্লাসের সময় আলাদা করে রাখেন, তবে আপনার প্রশিক্ষক না করলেও, সহপাঠী, রুমমেট বা নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দিতে পারে এমন কারও কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া চাওয়া একটি ভাল ধারণা। আপনি যদি কাগজটি লিখে থাকেন তবে নিশ্চিত করুন যে আপনি আপনার সহকর্মীকে জানান যে কাগজটি নিয়ে আপনার সবচেয়ে বড় উদ্বেগ কী। আপনার যদি একটি উপসংহার লিখতে সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে আপনি চান না যে আপনার সমবয়সীরা একটি অনুচ্ছেদে ব্যাকরণগত ভুলগুলিকে ঘিরে সময় ব্যয় করুক যা আপনি যেভাবেই হোক মুছে ফেলার কথা ভাবছিলেন৷ মনে রাখবেন, আপনার সমবয়সী শুধু আপনার ভুল ধরার জন্যই নয়, তার কাছে নতুন উপাদান সম্পর্কে কিছু ধারণা থাকতে পারে যা আপনি আপনার কাগজকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করতে যোগ করতে পারেন। অন্যদিকে, আপনি যদি এমন একজন হন যিনি আপনার সহকর্মীর কাগজ পর্যালোচনা করছেন, তাহলে তার জায়গায় আপনি কী চান তা ভেবে দেখুন। তার কোন সমস্যা আছে কিনা জিজ্ঞাসা করুন। অবশ্যই সুন্দর হোন, কিন্তু এত সুন্দর হবেন না যে আপনি সহায়ক না। তিনি “ভাল কাজ” শুনতে পছন্দ করতে পারেন, তবে কাগজটি সম্পর্কে আপনি কী পছন্দ করেছেন এবং কোথায় আপনি মনে করেন এটি আরও ভাল হতে পারে তা ব্যাখ্যা করতে ভুলবেন না। মনে রাখবেন, এটি কাগজটি ভাল বা খারাপ কিনা তা নিয়ে নয়, এটি কীভাবে উন্নত করা যায় তা নিয়ে। আপনি যে ছাত্রের কাগজ পড়ছেন তার প্রতি আপনার দায়িত্ব রয়েছে। অ্যাসাইনমেন্টের গুণাবলী এবং প্রয়োজনীয়তাগুলির সাথে পরিচিত হন। একটি সম্পূর্ণ মূল্যায়ন প্রদানের জন্য এর গুণাবলী এবং ত্রুটিগুলি বিবেচনা করুন এবং তারপরে সেই প্রশ্নগুলি জিজ্ঞাসা করুন যা লেখককে নির্দিষ্ট অংশ বা নির্দিষ্ট প্রমাণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে যা কাগজে আলোচনাকে উত্সাহিত করার জন্য যুক্তি সমর্থন করে। অন্যের দ্বারা রিভিশন এ প্রশ্নের সম্ভাব্য তালিকা: # লেখার মধ্যে কি তার নির্দিষ্ট ধরণের (কারণ-ও-প্রভাব, বর্ণনা, গবেষণা ইত্যাদি) প্রয়োজনীয় সমস্ত বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত থাকে? # লেখক কি এমন ভাষা ব্যবহার করেছেন যা তার বার্তাকে উন্নত করে? # আপনি যে শক্তি(গুলি) বা অংশ(গুলি) আপনার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়েছে তা নির্দেশ করেছেন? # আরো তথ্যের প্রয়োজন এমন কোন অংশ আছে কি? # কোন অংশ অপ্রাসঙ্গিক ছিল? আপনার কাগজ সম্পর্কে অন্য কারো সাথে কথা বলা আপনাকে সর্বদা আপনার বিষয়বস্তু পুনরায় মূল্যায়ন করতে সহায়তা করবে। কখনও কখনও এটি আপনাকে আশ্বস্ত করে যে আপনি এটি ঠিক করেছেন; কখনও কখনও এটি আপনাকে সেই জায়গাগুলি প্রকাশ করে যেখানে কাজের প্রয়োজন৷ চূড়ান্ত খসড়া জমা দেওয়ার আগে আপনার কাজ ভাগ করে নেওয়া সর্বদা একটি ভাল ধারণা। লেখার একটি সাধারণ রূপ একটি মৌলিক পাঠ প্রতিক্রিয়া পেপার। একটি প্রবন্ধের সংক্ষিপ্ত বা দীর্ঘ থিসিস বিশ্লেষণের পাঠ্য সারাংশ এবং সমালোচনা প্রায়শই বিশদ শনাক্ত করতে বা পড়ার জন্য আরও দীর্ঘ অ্যাসাইনমেন্টে সহায়তা প্রদানের জন্য নিযুক্ত করা হয়। শিক্ষকরা সারসংক্ষেপ বরাদ্দ করেন যাতে ছাত্রছাত্রীদের পড়ার বিষয়বস্তু বোঝা নিশ্চিত করা যায় বা ভবিষ্যতের অ্যাসাইনমেন্টের জন্য পটভূমি জ্ঞানের একটি সংমিশ্রণ তৈরি করা যায়। শিক্ষকরা যখন সমালোচনা বরাদ্দ করেন, তখন তারা পড়ার উপাদানের প্রতিক্রিয়া খুঁজছেন যাতে নির্দিষ্ট বিশদ অন্তর্ভুক্ত থাকে। রেসপন্স জার্নাল, বইয়ের রিপোর্ট এবং প্রবন্ধ পরীক্ষা সহ আনুষ্ঠানিক কাগজপত্র ছাড়া অন্যান্য অনেক অ্যাসাইনমেন্টে সারাংশ এবং সমালোচনা সাধারণ উপাদান। একটি পড়ার উপর একটি মৌলিক প্রতিবেদন একটি সারাংশ। একটি সারাংশ সাধারণত একটি সংক্ষিপ্ত কাগজ, একটি পাঠ্যের কর্মের বিশদ বিবরণ। আপনি পাঠ্যটি পড়েছেন এবং বিষয়বস্তু সম্পর্কে চিন্তা করেছেন তা প্রমাণ করার জন্য সারাংশ ব্যবহার করা হয়। যেহেতু সারাংশগুলি সাধারণত ছোট কাজ, তাই সেগুলি কোর্সের একটি বড় প্রকল্পের অংশ হতে পারে। ছাত্ররা কখনও কখনও তাদের শিক্ষককে শ্রোতা হিসাবে মনে রেখে সারাংশ লেখে, যদিও শিক্ষক পাঠ্যটি কয়েকবার পড়েছেন। যাইহোক, যখন আপনি একটি সারাংশ লেখেন, ধরে নিন আপনি এমন কারো জন্য কাগজটি লিখছেন যিনি আপনার বর্ণনা করা বইটি পড়েননি। আপনি যে ধরনের পাঠ্য পড়ছেন তা নিয়ে চিন্তা করুন এবং নোট নিন। হাইলাইট করুন। আপনি যদি একটি গল্প পড়ছেন, আপনি ঘটনাগুলির ক্রম নজর রাখতে চাইবেন। আপনি যদি একটি অনুপ্রেরণামূলক নিবন্ধ পড়ছেন, আপনি মূল ধারণা এবং যুক্তিগুলির উপর নজর রাখতে চাইবেন। সারাংশ লেখার সময় হলে এই নোটগুলি দ্রুত রেফারেন্স তৈরি করবে। অ্যাসাইনমেন্ট শীট সহায়ক হতে পারে আপনার যদি একটি অ্যাসাইনমেন্ট শীট থাকে, তাহলে শিক্ষক কী প্রত্যাশা করেন তা দেখতে বিষয়বস্তুটি সাবধানে দেখুন। আপনার প্রশিক্ষক একটি নির্দিষ্ট প্রশ্ন তালিকাভুক্ত করতে পারেন যার উত্তর আপনাকে দিতে হবে বা ফোকাস করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট সমস্যা। যদি প্রশিক্ষক একটি অ্যাসাইনমেন্ট শীট প্রদান না করে থাকেন, তাহলে আপনার কাছ থেকে কী আশা করা হচ্ছে তা আরও ভালভাবে বুঝতে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে ভয় পাবেন না। প্রত্যাশা বা নির্দেশিকা না বুঝে লেখার অ্যাসাইনমেন্টে যাবেন না (সর্বদা জিজ্ঞাসা করুন!)। সারাংশে, আপনার লেখার টেক্সট এবং ফোকাসের নাম বা রেফারেন্স তৈরি করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি পসেইডন এবং ওডিসিউসের মধ্যে দ্বন্দ্বের উপর ফোকাস করে ওডিসির সারাংশের একটি কাগজ লিখছেন, তাহলে এই প্রারম্ভিক বাক্যটি বিবেচনা করুন: ওডিসিতে ওডিসিয়াস বাড়িতে ফিরে যাওয়ার জন্য পসেইডনের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এই বাক্যটি অ্যাসাইনমেন্ট এবং রিডিংয়ের সরাসরি উল্লেখ করে। নিচের সারাংশটি ওডিসিয়াস এবং পসেইডনের দ্বন্দ্বের উপর ফোকাস সহ কর্মের বিশদ বিবরণ দেবে। শিক্ষক ফোকাস সম্পর্কে সচেতন যেহেতু বিষয়টি প্রারম্ভিক বাক্যে বর্ণিত হয়েছে। বাকি প্রবন্ধটি শুরুর বাক্যটির উল্লেখ সহ কর্মের সারাংশ হবে। এখানে একটি সম্পূর্ণ (খুব সংক্ষিপ্ত) পাঠের সারাংশের একটি উদাহরণ রয়েছে যা প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানায় ওডিসিতে ওডিসিউস এবং পসেইডনের মধ্যে দ্বন্দ্বের সংক্ষিপ্ত বিবরণ।" আপনার শিক্ষকের কাছে প্রমাণ হিসাবে আপনার লেখায় স্থান, লোক এবং রেফারেন্সের নির্দিষ্ট নাম সর্বদা ব্যবহার করুন যে আপনি উপাদানটি ঘনিষ্ঠভাবে পড়েছেন। আপনার কাছে সময় থাকলে, আরও সুনির্দিষ্ট পদ এবং ভাষা ব্যবহার করার জন্য খসড়াগুলির মাধ্যমে কাজ করা কখনই খারাপ ধারণা নয়। আপনার চিন্তার সাথে আরও ধারণা এবং বিশদ সংযোগ করার জন্য বাক্য সংমিশ্রণ কৌশল ব্যবহার করে আপনার বাক্যগুলি বিকাশ করুন। সমালোচনাকে মূল্যায়ন, বিশ্লেষণ বা ব্যাখ্যাও বলা হয়। শিক্ষকরা প্রায়শই একটি পড়ার অ্যাসাইনমেন্টের প্রতিক্রিয়া জিজ্ঞাসা করবেন যা সারাংশের বাইরে চলে যায়, যা একটি পাঠ্য বিশ্লেষণ করে এবং ব্যাখ্যা করে যে এটি কেন কাজ করে (বা করে না)। আপনি পড়া বুঝতে পেরেছেন তা নিশ্চিত করার জন্য একটি সারাংশ বরাদ্দ করা হয়েছে, কিন্তু একটি সমালোচনার জন্য আপনি বিশদ, সমর্থন, প্রমাণ ব্যবহার করে অর্পিত পড়া সম্পর্কে সমালোচনামূলকভাবে চিন্তা করার এবং বিচার করার ক্ষমতা প্রদর্শন করছেন। একটি সাহিত্য সমালোচনা হল একটি গল্প বা কবিতার বিশ্লেষণ। আপনার সমালোচনার কাছে যাওয়ার একটি ভাল উপায় হল আপনার যুক্তি রিন্যাস করার জন্য একটি থিসিস দিয়ে শুরু করা। এই থিসিসটি একটি বিবৃতি হিসাবে কাজ করে যা সমর্থন করা যেতে পারে। বাক্যটি বিশদ বিবরণের সাথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য যুক্তির বিবৃতি হিসাবে সামনে রাখা হয়েছে। লক্ষ্য করুন এই সাহসিকতার দাবিটি পড়ার উদাহরণগুলির দ্বারা সমর্থন করা যেতে পারে। থিসিস সমর্থন করার জন্য আপনার দাবিকে সমর্থন করে এমন বিশদগুলি খুঁজে বের করতে হবে। বিশদ খোঁজার মধ্যে থিসিসের দাবির প্রমাণ প্রদানের জন্য নোট ব্যবহার করা, পাঠ্যটি পুনরায় পড়া বা ক্লাস আলোচনা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। যেকোন বিশদ প্রত্যক্ষ প্রমাণ হিসাবে পরিবেশন করা উচিত: উদ্ধৃতি, সারসংক্ষেপ, থিসিস বিবৃতির সরাসরি সমর্থনে প্যারাফ্রেজ। তবুও, প্রমাণ নিজেই অপর্যাপ্ত। থিসিস বিবৃতিতে আপনার প্রমাণের ব্যাখ্যা প্রদান করে এটি কীভাবে একত্রে খাপ খায় তা দেখান। লোকদের পিছনে যায় (বই ১০)। তার চিন্তা তার লোকদের জন্য এবং তার নিজের জন্য নয়, সাইরেনের গানের সাথে তার প্রকাশের নিঃস্বার্থ কর্মের অনুরূপ। যখন তার লোকেরা নিরাপদে তাদের কানে মোম দিয়ে হার্পিদের পাশ দিয়ে যায়, ওডিসিয়াস নিরাপদ দূরত্বে না যাওয়া পর্যন্ত অত্যাচারী গান সহ্য করে (বই ১২)। হোমার ওডিসিয়াসের সাহসকে তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য আত্মত্যাগ হিসাবে উপস্থাপন করেছেন। যেখানে সঠিক শব্দ প্রয়োজন সেখানে উদ্ধৃতি ব্যবহার করা একটি ভাল অভ্যাস। সরাসরি উদ্ধৃতি, বিশুদ্ধ সারাংশ বা প্যারাফ্রেজের উপর খুব বেশি নির্ভর করবেন না ধারণাগুলির মধ্যে সম্পর্ক দেখানোর জন্য ব্যাখ্যা ব্যবহার করুন। এখানেই একটি অ্যাসাইনমেন্ট শীট বা আপনার শিক্ষকের সাথে আলোচনা প্রত্যাশাকে স্পষ্ট করতে সহায়ক হতে পারে। একাডেমিক বিশ্বে, তর্ক মানে লড়াই করা নয় এর অর্থ যুক্তি ব্যবহার করে একটি বিন্দু তৈরি করা। ওডিসির উপরের উদাহরণটি যুক্তির পরিবর্তে সাহিত্যকে বিশ্লেষণ করে। সাহিত্য বিশ্লেষণ হাই স্কুল অ্যাসাইনমেন্ট থেকে পরিচিত হতে পারে, কিন্তু কলেজ অ্যাসাইনমেন্টের জন্য আপনাকে প্রায়শই একটি যুক্তি বিশ্লেষণ করার প্রয়োজন হয় কারো যুক্তির সমালোচনা করার জন্য। প্লট, চরিত্র এবং সেটিংয়ের পরিবর্তে, আপনি লেখকের কারণ, প্রমাণ এবং কীভাবে এটি তার মূল বিষয়টিকে সমর্থন করে তা দেখবেন। এটি ছাড়াও, বিশ্লেষণের প্রক্রিয়াটি অনেকটা একই: আপনার লেখকের যুক্তি এবং তাদের কারণ এবং প্রমাণ থেকে প্রাপ্ত সমর্থনকারী বিবরণ সম্পর্কে একটি থিসিস প্রয়োজন। যদিও একটি ভাল সমালোচনা প্রায়শই একটি প্রাসঙ্গিক সারাংশ দিয়ে শুরু হয়, আপনার লক্ষ্য মনে রাখবেন লেখকের যুক্তি সম্পর্কে আপনার নিজস্ব পয়েন্ট তৈরি করুন। এছাড়াও আপনার অধ্যাপককে জিজ্ঞাসা করুন যে লেখক যে বিষয়ে তর্ক করছেন সে বিষয়ে আপনার পক্ষ নেওয়া উচিত কিনা। যতক্ষণ না আপনার প্রশিক্ষক আপনাকে একটি অবস্থান নিতে বলেন, ততক্ষণ পর্যন্ত লেখকের ইস্যুটির উপস্থাপনায় মনোনিবেশ করুন, আপনি তার বা তিনি যে অবস্থান নেন তার সাথে আপনি একমত কিনা না। মনে রাখবেন, একজন ব্যক্তির সঠিক জিনিস বিশ্বাস করার জন্য খারাপ কারণ বা ভুল জিনিস বিশ্বাস করার জন্য ভাল কারণ থাকতে পারে। ফোকাস করার জন্য কিছু উপাদান: * লেখকের বিশ্বাসযোগ্যতা: লেখককে কি যুক্তিযুক্ত মনে হয়? তিনি কি ক্ষেত্রের একজন বিশেষজ্ঞ? * অন্তর্নিহিত অনুমান: লেখক কি অনুমান করেছেন যে প্রত্যেকে তার দৃষ্টিভঙ্গি ধরে রেখেছে? * আবেগপ্রবণ আবেদন: লেখক কি পাঠকের আবেগ নিয়ে খেলছেন? ওইটা কি কাজ করে? * প্রমাণ: লেখকের কি তার উপসংহার সমর্থন করার জন্য ভাল কারণ এবং উদাহরণ আছে? * উন্নতির জন্য রুম: কি যুক্তিটি আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে পারে? লক্ষ্য করুন কিভাবে সমালোচক তার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে কিভাবে রাজা তার যুক্তি ঠিক বা ভুল কিনা তার চেয়ে। এটি কেবল চিঠির সংক্ষিপ্তসারের চেয়ে আরও বেশি কিছু করে এটি এটি সম্পর্কে একটি নির্দিষ্ট বিন্দু তৈরি করে এবং পাঠ্য থেকে উদাহরণ সহ নির্দেশ করে। বিষয়বস্তু লেখার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার পরে, আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পুনরুদ্ধার এবং শক্তিশালী করার জন্য আপনি ইতিমধ্যে যা লিখেছেন তার একটি স্বাভাবিক এবং সম্পূর্ণ উপসংহার টানতে হবে যার মাধ্যমে পাঠকরা আপনার কেন্দ্রীয় ধারণা সম্পর্কে আরও ভালভাবে বুঝতে পারে। শুধু আপনার কাগজে এটি একটি সুন্দর চূড়ান্ত স্ট্রোক করুন! অনেক কোর্সে, আপনি নিজেকে একটি ইন-ক্লাস প্রবন্ধ বা প্রবন্ধ পরীক্ষা লিখতে বলা হতে পারে। একটি প্রবন্ধ পরীক্ষা প্রায়ই ক্লাসের জন্য পড়ার সারাংশ বা সমালোচনার জন্য জিজ্ঞাসা করবে, তাই প্রধান কৌশল একই। প্রবন্ধ পরীক্ষায় সাধারণ "পাঁচ অনুচ্ছেদ রচনা" সবচেয়ে কার্যকর: একটি স্পষ্ট থিসিস সহ একটি ভূমিকা লিখুন, প্রায় তিনটি উপপয়েন্ট যা আপনার পয়েন্টকে প্রমাণ করে বা চিত্রিত করে, এবং একটি উপসংহার যা এটিকে একসাথে সংযুক্ত করে। এর মানে এই নয় যে আপনি সৃজনশীল হতে পারবেন না, তবে একটি প্রবন্ধ পরীক্ষা আপনার যে পরিমাণ সময় এটিতে কাজ করতে হবে তার মধ্যে টেক-হোম প্রবন্ধ থেকে সবচেয়ে আলাদা। আপনি খুব জটিল কিছু করতে পারবেন না। একটি প্রবন্ধ পরীক্ষার মাধ্যমে পেতে আমরা আপনার সাথে কিছু টিপস শেয়ার করতে পারি: * অনেক প্রশিক্ষক আপনাকে পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের একটি তালিকা দেবেন। সেগুলো পড়ুন! নির্ধারিত পড়া বোঝার জন্য কোন বিকল্প নেই। * পরীক্ষার সময় আপনার পড়ার সামগ্রী বা নোটগুলি ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে কিনা তা খুঁজে বের করুন। **যদি আপনাকে নোটগুলি ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয় এবং প্রশিক্ষক পরীক্ষায় উপস্থিত হতে পারে এমন প্রশ্নগুলি ভাগ করে থাকেন তবে সময়ের আগে প্রতিটি প্রশ্নের জন্য একটি রূপরেখা লিখুন। আপনি ভাল উদাহরণ চিন্তা করার চেষ্টা করে প্রকৃত পরীক্ষার সময় সময় নষ্ট করতে চান না। **যদি আপনাকে নোট ব্যবহার করার অনুমতি না দেওয়া হয় তবে যেভাবেই হোক রূপরেখা লিখুন। সেগুলি বাড়িতে অধ্যয়ন করুন এবং পরীক্ষার আগে সেগুলি পর্যালোচনা করুন। আপনি পরীক্ষা শুরু হওয়ার সাথে সাথে আপনি সেগুলি লিখতে পারেন। (এমনকি যদি পরীক্ষাটি একাধিক পছন্দের সাথে শুরু হয়, আপনি ভুলে যাওয়ার আগে এটিকে উল্টে এবং লিখতে পারেন।) * প্রাক লিখুন। প্রশ্নটি চিন্তা করুন এবং আপনি কি বলতে চান তা বের করুন। **আপনি যদি ইতিমধ্যেই পরীক্ষায় থাকা প্রশ্নগুলি জানেন তবে বাড়িতে আপনার প্রি-রাইটিং করুন যাতে আপনি পরীক্ষার সময় লেখার জন্য আরও বেশি সময় ব্যয় করতে পারেন। **যদি আপনি সময়ের আগে প্রশ্নগুলি না জানতেন তবে প্রশ্নটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং একটি স্ক্র্যাপ পেপারের টুকরোতে বা পরীক্ষায়ই লিখুন। (আপনি এটি পরে মুছে ফেলতে পারেন।) একটি রূপরেখা লিখুন। *ছুটোছুটি করবেন না। আপনি লিখতে শুরু করার আগে মনের মধ্যে একটি পরিষ্কার কাঠামো রাখুন। এই রূপরেখায় লেগে থাকুন। *আপনি শেষ করার পরে, আপনার মূল পয়েন্টটি পরিষ্কার এবং সমগ্র রচনা জুড়ে একই থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য পরীক্ষা করুন। মনে রাখবেন, এমনকি একটি সারাংশেরও একটি মূল বিষয় রয়েছে৷ *আপনি যদি একটি সমালোচনা লিখছেন, আপনার যুক্তির লাইনটি স্পষ্ট এবং অর্থপূর্ণ কিনা তা নিশ্চিত করতে পরীক্ষা করুন। *প্রধান ত্রুটিগুলি ঠিক করুন, কিন্তু ব্যাকরণে আপনার সমস্ত সময় ব্যয় করবেন না--আপনার প্রশিক্ষক চান যে আপনি বিষয়বস্তু বুঝতে পারেন। তৃতীয় পর্ব ইএসএল ছাত্র এবং অন্যান্যদের জন্য {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই পৃষ্ঠায় মৌলিক সংখ্যা সম্পর্কিত প্রমাণ থাকবে। যেহেতু সংজ্ঞাগুলি অনেকটা একই রকম, অপরিবর্তনীয় সংখ্যার সাথে সম্পর্কিত প্রমাণগুলিও এই পৃষ্ঠায় যাবে। একটি মৌলিক সংখ্যা ক>১ হল একটি যার একমাত্র ধনাত্মক ভাজক হল ১ এবং ক। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} আমরা পদার্থের দ্বিতীয় অবস্থা নিয়ে আলোচনা করব। এটি হল একটি তরল। কঠিন জিনিস তুমি ধরে রাখতে পারো। গ্যাসগুলি তোমার চারপাশে এবং বুদবুদে ভাসছে। এখন প্রশ্ন হলো, তরল কি? পানি একটি তরল পদার্থ। তোমার দেহের রক্ত ​​একটি তরল। তরল পদার্থের মধ্যবর্তী অবস্থা। একে কঠিন এবং গ্যাস অবস্থার মধ্যবর্তী অবস্থায় পাওয়া যাবে। একটি তরলে বিভিন্ন ধরনের পদার্থ থাকলে তাকে দ্রবণ বলে। একটি তরলের একটি বৈশিষ্ট্য হল এটি একটি পাত্রের আকার ধারণ করবে। তুমি একটি কাপে কিছু জল ঢাললে, এটি প্রথমে কাপের নীচের অংশটি পূরণ করবে এবং তারপরে বাকিটি পূরণ করবে। পানিও কাপের আকার নেবে। এটি অভিকর্ষের কারণে প্রথমে নীচের অংশটি পূরণ করে। তরলের উপরের অংশে সাধারণত সমতল পৃষ্ঠ থাকে। সেই সমতল পৃষ্ঠটিও মহাকর্ষের কারণে হয়ে থাকে। একটি কাপে একটি বরফের ঘনক (কঠিন) রাখলে কাপের মাঝখানে একটি কিউব থাকবে। বরফ তরল না হওয়া পর্যন্ত আকৃতি পরিবর্তন হবে না। তরল পদার্থের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হল এগুলিকে সংকুচিত করা সহজ নয়। তুমি যখন কিছু সংকুচিত করবে, তখন আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ নিবে এবং এটিকে একটি ছোট জায়গায় চাপ দিবে। কঠিন পদার্থ সংকুচিত করা খুব কঠিন এবং গ্যাসগুলি সংকুচিত করা খুব সহজ। তরল মাঝখানে থাকে কিন্তু কঠিন হতে থাকে। তুমি যখন কিছু সংকুচিত করবে, তখন আপনি পরমাণুগুলিকে জোর করে একত্রিত করবে। যখন চাপ বেড়ে যায়, পদার্থগুলি সংকুচিত হয়। তরল ইতিমধ্যে তাদের পরমাণু একসাথে কাছাকাছি আছে, তাই তাদের সংকুচিত করা কঠিন। গাড়ির অনেক শক শোষক তরলকে সংকুচিত করে। একটি বিশেষ শক্তি তরল একসাথে রাখে। কঠিন পদার্থ একসাথে আটকে আছে এবং আপনাকে তাদের আলাদা করতে হবে। গ্যাসগুলি সর্বত্র বাউন্স করে এবং তারা নিজেদেরকে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। তরল আসলে একসাথে লেগে থাকতে চায়। সেখানে সর্বদা মাঝে মাঝে বাষ্পীভবন হবে যেখানে অতিরিক্ত শক্তি একটি অণু উত্তেজিত হয় এবং অণু সিস্টেমটি ছেড়ে যায়। সামগ্রিকভাবে, তরলগুলির কাজ করার সময় একত্রিত (আঠালো) শক্তি থাকে যা অণুগুলিকে একত্রে ধরে রাখে। কোন অত্যাধিক ঠান্ডা তরল হল এমন একটি তরল যা এমন অবস্থায় রাখা হয় যেখানে তাপমাত্রা খুব দ্রুত শূন্যের নিচে নেমে যায়। ফলাফল হল যে তরল এখনও তরল, কিন্তু এটি একটি কঠিন পদার্থের মত কাজ করে। এটি কঠিন এবং সহজে এর আকৃতি পরিবর্তন করা যায় না। জানালায় ব্যবহৃত গ্লাস একটি অত্যাধিক ঠান্ডা তরল। সাধারণ কাচ আসলে বালি বা সিলিকন ডাই অক্সাইডের তরল রূপ। যদি কাচের একটি ফলক শত শত বছর রেখে দেওয়া হয়, তবে এটি অবশেষে স্বাভাবিক তরলের মতো ফোঁটায় ফোঁটায় পরতে শুরু করবে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} প্রবন্ধের উদ্দেশ্য হলো একটি ধারণা বা তত্ত্বকে বোঝানো। এই ধরনের প্রবন্ধে একটি সংজ্ঞা দেওয়া হয় এবং তারপর প্রবন্ধের সংজ্ঞাটিকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য একট সংগঠিত উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়। প্রথমে বিকল্প ধারণাগুলির একটি সমালোচনা দেবার চেষ্টা করুন এবং তারপর সেইসব মতামত থেকে সবচেয়ে উপযুক্ত পছন্দের ধারণাটি নির্বাচন করুন। প্ররোচনামূলক প্রবন্ধের উদ্দেশ্য হলো পাঠককে লেখকের দৃষ্টিভঙ্গি বা প্রস্তাবকে স্বীকার করতে প্ররোচিত করা। লেখককে অবশ্যই পাঠকদের মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য একটি ঘটনা উল্লেখ করতে হবে। তার সঙ্গে থাকবে যৌক্তিক চিন্তাভাবনা, কিছু উদাহরণ, বিশেষজ্ঞদের মতামত। সেই সঙ্গে একটি সঠিক চিন্তাভাবনা তৈরি করতে হবে। বিষয় সম্পর্কে লেখকের যুক্তির সমস্ত দিক বিবেচনা করা উচিত। বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি এবং নিজের সংশোধিত মতামত প্রকাশের মধ্যে দিয়ে কেন একটি নির্দিষ্ট অবস্থান সঠিক তা স্পষ্টভাবে এবং বিবাদ ছাড়াই বোঝানোর ক্ষমতা থাকতে হবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) কেউ না পড়লে বই অর্থহীন। এটি পুরোপুরি সত্য নয়, সম্পাদনা প্রক্রিয়ায় কিছু শিক্ষাগত মান রয়েছে। যাইহোক, বই পড়ার জন্য বুঝতে হয় এবং সক্রিয় পাঠক থাকলে সর্বাধিক শ্রোতাদের জন্য এটি সবচেয়ে উপকারী হতে পারে। যেহেতু আপনি আপনার নতুন বইটি লেখার জন্য অনেক প্রচেষ্টা করেছেন, তাই আপনি নিশ্চিত করতে চান যে এই পাঠকরা এটি খুঁজে পেতে পারেন। এছাড়াও, আপনি নিশ্চিত করতে চান যে অন্যান্য সম্পাদক এবং লেখকরা এটি খুঁজে পেতে পারেন, যাতে বইটির উন্নতিতে সহায়তা করা যায়। উইকিবইয়ের বইগুলি কখনই "সম্পূর্ণ" হয় না এবং সেগুলি সর্বদা উন্নত করা যেতে পারে। প্রায়শই কোনো বইকে উন্নত করার সর্বোত্তম উপায় হল এটির উপর একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি পাওয়া। সংক্ষেপে, আপনাকে আপনার বইয়ে আরও লোক আনতে হবে। আপনার বইয়ের বিজ্ঞাপন দেওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে যাতে লোকেরা এটি খুঁজে পেতে সক্ষম হয়। এই বিজ্ঞাপনের কিছু পদ্ধতি উইকিবইয়ে রয়েছে এবং বিদ্যমান উইকিবইয়ানদের আপনার বইয়ের প্রতি আকৃষ্ট করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। কিছু উপায়ে অতিরিক্ত সৃজনশীলতা প্রয়োজন, কিন্তু বৃহত্তর দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে পারে। একটি ব্লগ আছে? আপনার বই সম্পর্কে লিখুন। যদি তা না হলে, বেশ কয়েকজন সক্রিয় উইকিবইয়ান আছেন যারা উইকিবই-সম্পর্কিত ব্লগ বা উইকিমিডিয়া-সম্পর্কিত ব্লগ বজায় রাখেন যারা আপনার বইয়ের বিজ্ঞাপন দিতে খুশি হবেন। বিশেষ করে অ-উইকিবইয়ানদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। বই সম্পর্কে ব্লগিং এটির প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করার একটি দুর্দান্ত উপায়। ইন্টারনেট বিদ্যমান সম্প্রদায়ের দ্বারা পরিপূর্ণ যারা নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। আপনার যদি কিছু লেখার থাকে তবে সম্ভবত অনলাইনে এমন একটি সম্প্রদায় রয়েছে যারা ইতিমধ্যেই সক্রিয়ভাবে এটি সম্পর্কে আলাপ করছে। আপনার বইয়ের মতো একই বিষয়ের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এমন ওয়েবসাইট ও সম্প্রদায়ের জন্য ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করুন এবং ধারণা, পর্যালোচক ও সম্ভাব্য সম্পাদকদের জন্য একটি অনুনাদক হিসাবে সেগুলোকে ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন যে, উইকিবই উন্মুক্ত ও বিনামূল্যে এবং যে কাউকে তাদের দক্ষতা ধার দিতে আমন্ত্রণ জানানো যেতে পারে। উইকিবই একটি সম্প্রদায়ের জন্য এর জ্ঞান এবং নথি সংরক্ষণ করার জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা করে তোলে, এমন লেখা যা অন্যথায় একটি উৎসৃষ্ট থাকবে না। আপনি যদি কোনো একাডেমিক বিষয় নিয়ে লিখেন, এবং যদি আপনার বইটি উচ্চ মানের মানের হয়ে থাকে, তাহলে এটি একটি শ্রেণীকক্ষের সংস্থান হিসেবে উপযোগী হতে পারে। উইকিবই এই পরিস্থিতিতে দুর্দান্ত কারণ সেগুলি বিনামূল্যে এবং শ্রেণীকক্ষে ঐতিহ্যবাহী পাঠ্যের পরিপূরক হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} গ্যাস যেকোনো আকার বা আকৃতির একটি পাত্রে রাখলে সেটি পূর্ণ করতে পারে। এটি তাদের ভৌত ধর্ম এবং বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি। একটি বেলুনের কথা চিন্তা কর। তুমি যে আকারেরই বেলুন তৈরি কর না কেন, এটি গ্যাসের কণা দিয়ে পুরোটাই পূর্ণ হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে অণু এবং পরমাণুগুলি পুরো বেলুন জুড়ে সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ে। তরল যেখানে কেবল পাত্রের নীচের অংশটি পূরণ করে, গ্যাস সেখানে পাত্রটিকে সম্পূর্ণরূপে পূরণ করে ফেলে। কঠিন এবং তরল পদার্থের তুলনায়, গ্যাসীয় পদার্থ তুলনামূলকভাবে সামান্য চাপ দিলেও সংকুচিত হতে পারে। এটা সব সময় একই রকমভাবে ঘটে। চাপ এবং ক্রমহ্রাসমান তাপমাত্রা এই দুয়ের সংমিশ্রণে গ্যাস যে কোনো নলের মধ্যে প্রবেশ করতে পারে। এই ধরনের গ্যাস আমরা প্রতিদিন ব্যবহারও করি। তুমি হয়তো একটি স্প্রে বোতলে সংকুচিত বায়ু দেখে থাকবে বা সোডার বোতল থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড দ্রুত বের হয়ে যাচ্ছে এটাও হয়তো তোমার নজরে এসেছে। এই দুটি উদাহরণই হলো গ্যাসকে কম জায়গায় জোর করে প্রবেশ করানো। এক্ষেত্রে গ্যাসটি সুযোগ পেলেই প্রথমে পালিয়ে যায়। তুমি হয়তো বাষ্প শব্দটি শুনে থাকবে। বাষ্প এবং গ্যাস অনেক সময় একই অর্থে ব্যবহার করা হয়। তবে বাষ্প শব্দটি এমন পদার্থগুলির ক্ষেত্রে বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যে পদার্থগুলি ঘরের তাপমাত্রায় সাধারণত তরল থাকে। কিন্তু বেশি তাপমাত্রায় পদার্থগুলি গ্যাসীয় অবস্থায় থাকে। আবার কার্বন ডাই অক্সাইডের মতো যৌগগুলির ক্ষেত্রে ঘরের তাপমাত্রায় যে এটি গ্যাস সেটি আলাদা করে বলার প্রয়োজন হয় না। তাই বিজ্ঞানীরা কদাচিৎ কার্বন ডাই অক্সাইডকে বাষ্প বলেন। জল এবং পারদ ঘরের তাপমাত্রায় তরল, তাই গ্যাসে পরিবর্তিত হওয়ার পরেও এগুলিকে জলীয় বাষ্প এবং পারদ বাষ্প বলা হয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} প্লাজমা পদার্থের চতুর্থ অবস্থা হিসাবে পরিচিত এবং প্রকৃতপক্ষে এটি পদার্থের সবচেয়ে সাধারণ অবস্থা। মহাবিশ্বের ৯৯% এর বেশি পদার্থ হল প্লাজমা। এটি একটি উত্তেজিত গ্যাস আকারে হয়। প্লাজমা তৈরি হয় যখন গ্যাস এত গরম হয়ে যায় যে ইলেকট্রনগুলি পরমাণু থেকে দূরে সরে যায়, এটি একটি ধনাত্মক চার্জ দেয়। প্লাজমার একটি সাধারণ উদাহরণ হল একটি মোমবাতির শিখা। মোমবাতি মোম জ্বলে এবং একটি গরম গ্যাস দেয় যা আলোর আকারে শক্তি নির্গত করে। এই উত্তেজিত এবং উত্তপ্ত শিখা যা প্লাজমা নামে পরিচিত। সমস্ত আগুন মূলত প্লাজমা। বজ্রপাতের সময় আমরা যে আলো দেখি তা হল প্লাজমা। প্লাজমার আরেকটি উদাহরণ হল সূর্য এবং অন্যান্য আকাশের তারা। সূর্যের আলো এবং তাপ প্লাজমা অবস্থায় হাইড্রোজেন এবং অন্যান্য উপাদানের ফল। একটি প্লাজমা অবস্থায় আর্গন গ্যাস একটি গ্লাস টিউবের মধ্যে ফসফর আবরণের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে আমাদের ফ্লুরোসেন্ট আলো দেয়। নিয়ন চিহ্নগুলি তাদের উজ্জ্বল রং তৈরি করতে পারদ এবং ফসফরাসের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে প্লাজমা অবস্থায় আর্গন ব্যবহার করে। আরেকটি উদাহরণ হল প্লাজমা টেলিভিশন যা কাচের দুটি প্লেটের মধ্যে জেনন, নিয়ন এবং হিলিয়াম গ্যাসের কোষগুলিতে বিদ্যুৎ প্রয়োগ করে কাজ করে। যখন বিদ্যুৎ কোষগুলিতে প্রয়োগ করা হয় তখন গ্যাসগুলি রক্তরসে পরিণত হয় এবং বিভিন্ন ফসফরের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে রঙ তৈরি করে যা আমরা পর্দায় দেখি। গ্যাস লেজার সিস্টেম (যেমন হিলিয়াম/নিয়ন প্রকার) দুটি জড় গ্যাসকে গরম এবং উত্তেজিত অবস্থায় ব্যবহার করে আলোক শক্তির বড় বিস্ফোরণ নির্গত করে। কিছু বিশেষ ঢালাই যন্ত্র ঝালাই করার সময় ধাতুগুলিকে অক্সিডাইজ করা থেকে (চারপাশের বায়ু থেকে অক্সিজেন বাদ দিয়ে) প্রতিরোধ করতে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের প্লাজমা ব্যবহার করে। জাতিসংঘের প্রধান অঙ্গসংস্থা বা অঙ্গসংগঠন রয়েছে মোট ৬টি। এগুলো হলো- {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) সেট তত্ত্ব হলো একটি গাণিতিক তত্ত্ব। মূলত জার্মান গণিতবিদ গেয়র্গ্ কান্টরের সেট সংক্রান্ত ব্যাখ্যা গণিত শাস্ত্রে সেটতত্ত্ব হিসেবে পরিচিত। তিনিই প্রথম সেট সম্পর্কে ধারণা দেন। সরল সেট তত্ত্বে বস্তুগুলিকে বিবেচনা করা হয় সেটের উপাদান হিসাবে। সেটকে স্ব-প্রকাশিত ধারণা হিসাবে নেওয়া হয় তা ব্যবহার করে সেটগুলি প্রবর্তন এবং বোঝা হয়। স্বতঃসিদ্ধমূলক সেট তত্ত্বে সেটকে পরোক্ষভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় প্রথমে নির্দিষ্ট কিছু স্বতঃসিদ্ধ করে যা তাদের বৈশিষ্ট্যগুলি নির্দিষ্ট করে। এই ধারণায়, সেট ও সেটের উপাদান হলো ইউক্লিডীয় জ্যামিতিতে বিন্দু এবং রেখার মতো মৌলিক ধারণা। আজ যখন গণিতবিদরা সেট তত্ত্ব সম্পর্কে বলেন তখন তারা সাধারণত স্বতঃসিদ্ধমূলক সেট তত্ত্বকে বোঝান। অন্যান্য ক্ষেত্রে সেট তত্ত্বের প্রয়োগগুলিকে সরল সেট তত্ত্বের প্রয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তবে সাধারণত একটি স্বতঃসিদ্ধ সিস্টেমের পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তিযুক্ত বলে বোঝা যায় (সাধারণভাবে জারমেলো-ফ্রেঙ্কেল সেট তত্ত্ব) প্রমাণগুলি নিম্নলিখিত বিভাগে সাজানো হয়েছে: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্যাকসিন বিতরণ নির্ধারণ রাজ্য/স্থানীয় ভ্যাকসিন বিতরণ নির্ধারণের কার্যপদ্ধতি অধ্যায় ২. বীক্ষণাগারে (ল্যাবরেটরি) অনুশীলন: অণুবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার উচ্চ বিদ্যালয় স্তরে এবং তার উপরে, অথবা আগেও হতে পারে, উদ্ভিদবিদ্যা কোর্সে একটি অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাইক্রোস্কোপ) সঠিক ব্যবহার শেখা প্রয়োজন। এটি এমন একটি যন্ত্র যা সমস্ত জীববিজ্ঞানসংক্রান্ত শাখার জন্য না হলেও বেশিরভাগের জন্যই যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি এখনো এটি না করে থাকেন, তাহলে আপনার অনুবীক্ষণ যন্ত্রের উইকিপিডিয়া নিবন্ধের লিঙ্কটি অনুসরণ করা উচিত: উদ্ভিদবিদ্যায় পাঠকক্ষে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত দুটি মৌলিক ধরণের অপটিক্যাল অণুবীক্ষণ যন্ত্র রয়েছে (গবেষণার কাজে উদ্ভিদবিদদের দ্বারা ব্যবহৃত অন্যান্য অনেক ধরণের অণুবীক্ষণ যন্ত্র রয়েছে)। তাদের বলা হয় যৌগিক কম্পাউন্ড) এবং ত্রি-মাত্রিক স্টিরিও)। এই শব্দগুলি কিছুটা বিভ্রান্তিকর হতে পারে, কারণ একটি স্টিরিও মাইক্রোস্কোপ প্রযুক্তিগতভাবে একটি যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র (ছবি একাধিক লেন্স দ্বারা বড় করা হয়) এবং আপনি দেখতে পাবেন যে সমস্ত উচ্চ মানের অপটিক্যাল অণুবীক্ষণ যন্ত্রে দুচোখে একসাথে দেখার পক্ষে উপযোগী (বাইনোকুলার) আইপিস রয়েছে, যদিও সবগুলিই নমুনা বা লক্ষ্যের একটি ত্রি-মাত্রিক (স্টিরিও) দৃশ্য প্রদান করে না। উচ্চ শক্তি সম্পন্ন এবং নিম্ন শক্তি সম্পন্ন শব্দদুটি এক্ষেত্রে বেশি উপযুক্ত; এগুলি পরীক্ষাগারে দুটি ধরণের ব্যবহার নির্দিষ্ট করে, কোন যন্ত্রের গুণমান নয়। উচ্চ শক্তি অণুবীক্ষণ যন্ত্র ndash; প্রায় ৩০০ গুণ থেকে ১০০০ গুণ এর মধ্যে বিবর্ধন (লেন্স সিস্টেমের উপর নির্ভর করে) প্রদান করে। যন্ত্রের পাটাতনে একটি খুব ছোট বা পাতলা নমুনা স্থাপন করা হয় (সাধারণত একটি কাচের স্লাইডের ওপর রাখা হয়) এবং অবজেক্টিভ লেন্সের খুব কাছাকাছি দেখা হয়, এগুলি সাধারণত নীচের দিক থেকে আসা আলো দ্বারা আলোকিত হয়। এগুলি ব্যবহার করা হয় কোষ, কলা, খুব ছোট জীব যেমন এককোষী শৈবাল এবং ব্যাকটেরিয়া দেখার জন্য। ভাল ফলাফল অর্জনের জন্য নমুনা প্রস্তুতির দিকে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। নিম্ন শক্তি অণুবীক্ষণ যন্ত্র ndash; সাধারণত ৬০ গুণ থেকে ৫০০ গুণ পর্যন্ত বিবর্ধন প্রদান করে। নমুনাকে পাটাতনে রাখা হয় এবং ওপর থেকে বা পাশ থেকে আলোকিত করা হয়। নমুনাটি রাখার পর সেটি ভালভাবে দেখা এবং ঠিক করে নাড়া চাড়া করা করার জন্য যথেষ্ট জায়গা থাকে এবং এই সুবিধার জন্য, এই ধরনেরটিকে ব্যবচ্ছেদকারী অণুবীক্ষণ যন্ত্র বলা হয় কারণ এটি উদ্ভিদ এবং ছোট প্রাণীর ব্যবচ্ছেদ করার জন্য ব্যবহার করা যায়। যদিও বেশিরভাগ কম শক্তির অণুবীক্ষণ যন্ত্রে বাইনোকুলার আইপিস থাকে এবং একটি ত্রি-মাত্রিক (স্টিরিও) দৃশ্য প্রদান করে, ছাত্রদের জন্য কিছু মডেলে সেটি থাকে না। নমুনা প্রস্তুতি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ নয়; আপনার যা আছে তা আপনি দেখতে পাবেন। যৌগিক উচ্চ শক্তি অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ব্যবহার আইপিস অবজেক্টিভ লেন্স মোটামুটি ফোকাস সূক্ষ্ম ফোকাস এবং পাটাতন এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনাকে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে পরিচিত হতে হবে, তবে আপনার অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ওপরের প্রতিটিকে সনাক্ত করা একটি অপরিহার্য প্রথম পদক্ষেপ। আপনি যদি অণুবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন হন পেঁয়াজের কোষ কলা স্থাপন হল উদ্ভিদবিদ্যার ছাত্রের জন্য ভাল একটি প্রথম অনুশীলন। আপনার পরীক্ষাগারের মডিউলে দেওয়া সমস্ত নির্দেশাবলী অনুসরণ করা উচিত, সেখানকার বর্ণনা অনুযায়ী সংস্থাপন প্রস্তুত করা দরকার। বুঝে নিন যে উচ্চ শক্তির অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ক্ষেত্রে নমুনার মধ্য দিয়ে আলো যাওয়ার প্রয়োজন হয়, যাতে আপনি এটি আইপিসের মাধ্যমে দেখতে পারেন। পেঁয়াজের কলাতে রঙ্গকের অভাব (যেমন ক্লোরোফিল) আছে এবং এটি স্বাভাবিকভাবেই পাতলা। তাই, এটি উদ্ভিদ কলা উপাদানের একটি সহজলভ্য উৎস এবং এই ক্ষেত্রে উদ্ভিদ কোষ দেখার জন্য ন্যূনতম প্রস্তুতি প্রয়োজন। এই অনুশীলনটি আপনাকে উচ্চ শক্তির অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ব্যবহৃত কিছু কৌশল এবং আনুষাঙ্গিকগুলির সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। আপনি যদি আয়োডিন দ্রবণ ব্যবহার করেন, কেন এটি একটি অত্যাবশ্যক রঞ্জক হিসাবে কাজ করে তার মূল বিষয়গুলি আপনার বোঝা উচিত। আয়োডিন শ্বেতসারের সাথে আবদ্ধ হয়। শ্বেতসার হল একটি সংরক্ষিত পণ্য, যেটি সালোকসংশ্লেষণ দ্বারা উৎপাদিত গ্লুকোজ থেকে উদ্ভিদ কোষ দ্বারা তৈরি হয়। জীব কোষগুলি প্রয়োজন অনুসারে শক্তি বিক্রিয়ায় ব্যবহারের জন্য শ্বেতসার পলিমারকে গ্লুকোজ চিনিতে ভেঙে দিতে পারে। পেঁয়াজের বহিঃত্বক কোষে প্রচুর শ্বেতসার থাকে না, সেইজন্য তারা আয়োডিন দ্বারা বেশি রঞ্জিত হয়না। আলুর একটি ছোট টুকরো নিন এবং তার উপর আয়োডিন দ্রবণের একটি ফোঁটা ফেলুন (অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে নয়)। দেখতে পাবেন রঞ্জককরণ প্রতিক্রিয়া অনেক গাঢ়।। আলু হল আলু গাছের জন্য একটি খাদ্য সংরক্ষণের অঙ্গ। [[স্কুল বিজ্ঞান/কিভাবে একটি পেঁয়াজ কোষের স্লাইড প্রস্তুত করতে হয়]] {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} পাঁচ পয়েন্টের (যা পাঁচটি অনুচ্ছেদ নামেও পরিচিত) প্রবন্ধ হলো, যে প্রবন্ধ সহজভাবে পাঁচটি পয়েন্টের সাহায্যে সম্পূর্ণ করে তার লক্ষ্যে পৌঁছায়। প্রবন্ধ লেখার সময় এটি ব্যবহার করা সহজ। যদিও এটি আয়ত্ত করা বেশ কঠিন। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যেখানে প্রবন্ধ লিখতে হবে সেখানে এর ব্যবহার দেখা যায়। একটি প্রবন্ধ বিভিন্ন ক্রিয়াকলাপের মধ্যে যেকোনও কাজ করতে পারে। প্রবন্ধটি একটি সাধারণ চিন্তাভাবনা থেকে একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে ব্যাখ্যা করতে পারে। তবে পাঠককে কোন না কোন উপায়ে প্রবন্ধটি যেন সর্বদা চালিত করে। বিশেষ করে প্ররোচনামূলক প্রবন্ধের দিকে পাঠকের মনকে চালিত করা উচিত। ভূমিকার অনুচ্ছেদটি বিস্তৃতভাবে শুরু করুন। এখানে আপনাকে সৃজনশীল হতে হবে। পাঠককে প্রবন্ধ পাঠে আগ্রহী করে তুলুন। প্রবন্ধের মধ্যে উদ্ধৃতি যোগ করলে সেটি ভাল কাজ দেয়। তবে তা যেন গতানুগতিক না হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ পাঠক যদি মনে করেন যে তারা ইতিমধ্যেই বিষয়টি যথেষ্ট ভালভাবে জানেন তবে তারা আগ্রহী হবেন না। বিভিন্ন প্রবন্ধের জন্য বিভিন্ন ধরণের ভূমিকাযুক্ত অনুচ্ছেদের প্রয়োজন হয়। তবে বেশিরভাগ সময়ে তাতে একটি সাধারণ বিবৃতি থাকে। প্রথমে আপনার মূল পয়েন্টগুলি তালিকাভুক্ত করুন। তারপর আপনার প্রবন্ধের গবেষণামূলক বিবৃতিটি লিখুন। আপনার প্রবন্ধের গবেষণামূলক বিবৃতিটি প্রায় সবসময়ই আপনার ভূমিকাযুক্ত অনুচ্ছেদের শেষে আসবে। কিছু লোক আপনাকে হয়তো বলবে যে এই পদ্ধতিটিই সর্বদা অনুসরণ করা করা উচিত। সাধারণভাবে, মৌলিক ভূমিকার অনুচ্ছেদটিকে একটি উল্টো ত্রিভুজ হিসাবে কল্পনা করা যেতে পারে। অর্থাৎ ত্রিভুজের ভূমি উপরে এবং শীর্ষবিন্দু নিচে। যার মানে হলো সবচেয়ে সাধারণ বিষয় (ত্রিভুজের ভূমি) থেকে নীচের দিকে নির্দেশিত গবেষণামূলক বিবৃতিটিতে চলে যাওয়া। আপনার দেওয়া সমস্ত যুক্তি সংক্ষেপে লিখুন। প্রবন্ধের সপক্ষে ভাল যুক্তি তৈরি করুন। খারাপ তর্ক-বিতর্ক করবেন না। প্রবন্ধে আকর্ষণীয় যুক্তি তৈরি করা উচিত। প্ররোচিত করার দুটি পথ রয়েছে। একটি হলো সরাসরি এবং অন্যটি হলো বিষয়টি ঘুরিয়ে বলা। সরাসরি পথটিতে দৃঢ় ধারণা ব্যবহার করতে হবে। উদাহরণ দিয়ে বলা যেতে পারে। যেমন: অ সত্য হয় ক, খ, এবং গ এর কারণে। সেক্ষেত্রে ক, খ, এবং গ যৌক্তিক এবং বিশ্বাসযোগ্য হওয়া উচিত। দ্বিতীয় পথে অর্থাৎ ঘুরিয়ে বলার ক্ষেত্রে একটি যুক্তি তৈরি করার জন্য একজনের সচেতনতার বাইরেও অন্য সচেতন ইঙ্গিতগুলির উপর নির্ভর করতে হয়। সেজন্য ঘুরিয়ে বলার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছাতে আবেগের উপর নির্ভর করেতে হয়। মনোবিজ্ঞান গবেষণা করে দেখেছে যে আকর্ষণীয় ব্যক্তিরা তাদের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে অন্যদের সহজেই বোঝাতে পারেন। তাই আপনার প্রবন্ধটিকে আকর্ষণীয় করুন। আপনার চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানো প্রবন্ধটির মধ্যে পেশাদারিত্ব আনুন। আপনার লেখাটিকে কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসে শব্দগুচ্ছ দিয়ে সাজান। তবে অতিরিক্ত কথা বলবেন না। গ্রীক দার্শনিক অ্যারিস্টটল প্ররোচনার উপায়গুলিকে তিনটি বিভাগে ভাগ করেছিলেন, যথা: লোগো, প্যাথোস এবং ইথোস। প্ররোচনামূলক প্রবন্ধ লেখার ক্ষেত্রে অন্যান্য দৃষ্টিভঙ্গি ও আপনার তর্কের অবস্থানের ক্ষেত্রে এই লোগো, প্যাথোস এবং ইথোসের ভূমিকা রয়েছে। লোগো হলো দাবিটিকে সমর্থন করার জন্য ব্যবহৃত যুক্তি। প্যাথোস হলো যুক্তির জন্য আবেগের উপর নির্ভর একটি শব্দ অর্থাৎ সংবেদনশীল বা অনুপ্রেরণামূলক আবেদন। ইথোস হলো উৎসটির বিশ্বাসযোগ্যতা অর্থাৎ যুক্তির জন্য বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করা। এখানে আপনি আপনার পাঠকের সাথে বিশ্বাস স্থাপন করতে চান। আপনি প্রবন্ধের উৎসটির বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি করতে চান যা অর্থপূর্ণ। আপনার প্রবন্ধে ভাল যুক্তি ব্যবহার করুন। আর পাঠকের মনে বিশ্বাস স্থাপন করুন। যুক্তিগুলি পড়ে যেন পাঠকের ভাল এবং সুন্দর মনে হয়। এছাড়াও, পূর্ববর্তী তিনটি অনুচ্ছেদের চেয়ে আরও সংক্ষিপ্ত এবং পরিষ্কারভাবে লিখুন। ঊর্ধকমার মতো সম্বোধন অলংকার এড়িয়ে চলুন। এই অনুচ্ছেদে আপনার প্রবন্ধের অবস্থানের জন্য একটি পাল্টা যুক্তি আনুন। তারপর ঐ যুক্তিটি বাতিল করুন।আমার ও একটা মোন ছিল তোমাকে নিয়ে আপনার প্রবন্ধের এই শেষ অনুচ্ছেদটিতে নির্দিষ্ট বিষয়ে শুরু করুন এবং বিস্তৃতভাবে শেষ করুন। কোন উপায়ে আপনার গবেষণামূলক বিবৃতিটি পুনরাবৃত্তি করতে প্রথম বাক্যটি ব্যবহার করুন। এরপর বিভিন্ন শব্দ ব্যবহার করে আপনার যুক্তিগুলিকে সংক্ষিপ্ত করতে পারেন। প্রবন্ধের দৈর্ঘ্যের উপর নির্ভর করে আপনি যা লিখেছেন তার শব্দ সংখ্যা পরিবর্তন করুন। একটি দীর্ঘ প্রবন্ধের জন্য আপনি আরও নির্দিষ্ট ভাবে প্রবন্ধটিকে বাড়াতে পারেন। তবে একটি সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ যথাযথ ভাবে লেখা উচিত অর্থাৎ যেটুকু শুধু প্রবন্ধের জন্য প্রয়োজন। এমনও হতে পারে আপনি আপনার যুক্তিগুলিকে শক্তিশালী করতে বা শক্তিশালী করার জন্য সামান্য কিছু উপাদান প্রবন্ধে যোগ করার দরকার হতে পারে। তবে এমন উপাদান যোগ করবেন না যা আপনি এইমাত্র যা লিখেছেন তার থেকে চিন্তা বা ভাব আমূলভাবে বিচ্ছিন্ন। যদি আপনি তা করেন, তাহলে বুঝতে হবে আপনি পাঠককে বিভ্রান্ত করার ঝুঁকি নিয়েছেন। অথবা আপনার লেখায় খুব বেশি এর প্রতিফলন হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। এরপরে আপনি যা লিখেছেন তার বিস্তৃত প্রভাব সম্পর্কে লিখতে পারেন। সবশেষে আপনি আপনার যুক্তিটি সংক্ষিপ্তভাবে পুনরাবৃত্তি করুন। একটি সাধারণ বিবৃতি বা উদ্ধৃতি তৈরি করে প্রবন্ধের ইতি টানতে পারেন যা পাঠককে ভাবতে বাধ্য করবে এবং আপনারও কাজ এখানে শেষ হবে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ আধুনিক কাল বা আধুনিক সময় শুরু হয়েছে প্রায় ১৫০০ খ্রিস্টাব্দে, মধ্যযুগের পর। ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দে কনস্তান্তিনোপলের পতনে অথবা ১৪৯২ খ্রিস্টাব্দে নতুন বিশ্ব আবিষ্কারে এটা শুরু হয় বলে ভাবা হয়ে থাকে। বিভাগগুলি এরকম আধুনিক কালের শুরুয়াত ছিল প্রায় ১৫০০ থেকে ১৭৫০ খ্রিস্টাব্দে। আগে যেমন বলা হয়েছে, ১৪৫৩ অথবা ১৪৯২ খ্রিস্টাব্দেও শুরু হয়েছিল বলে দেখা যায়; এবং ১৭৮৯ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি বিপ্লবে অথবা ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে শেষ হয়। মহান উত্তরের যুদ্ধের পর রাশিয়ার উত্থান, যার ফলে সুইডেনের বিস্তৃতি খর্ব হয়েছিল, যেটা আধুনিক কালের গোড়ায় এক বিশিষ্টতা দান করেছিল। পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের ভিতরে ও বাইরে ব্রান্ডেনবার্গ (যা পবর্তীতে প্রুশিয়া নামে খ্যাত) এবং অস্ট্রিয়া (হবসবার্গ পরিবার দ্বারা শাসিত) ভূ-রাজনৈতিক প্রতিপত্তি করেছে। হবসবার্গ পরিবার অটোমান সাম্রাজ্য এবং ইতালিতে ফরাসিদের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে লিপ্ত ছিল; তারা স্পেনীয় শাসনও লাভ করেছিল। ফ্রান্সে বার্বন পরিবার সিংহাসনে আরোহণ করে এবং পরবর্তীকালে হবসবার্গদের কবল থেকে স্পেনের শাসন লাভ করে। সংস্কারসাধনের সঙ্গে সঙ্গে প্রোটেস্ট্যান্টরা ক্যাথলিক চার্চের থেকে আলাদা হয়ে যায়, যে ঘটনা ইউরোপীয় ধর্মযুদ্ধের ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিল। এছাড়াও এটা ছিল আবিষ্কারের যুগ, এবং যার ফল হয়েছিল ইউরোপীয় দেশগুলিতে বিখ্যাত উপনিবেশবাদী সাম্রাজ্যের শাসন। এই সময়কালে দর্শন, কলাবিদ্যা, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিবিদ্যা ব্যাপকভাবে উন্নতিলাভ করেছিল, বিশেষত এটা ছিল নবজাগরণ ও জ্ঞানোদয়ের কাল। পরবর্তী আধুনিক কাল ছিল প্রায় ১৭৫০-১৯৪৫, অথবা ১৮০০-১৯৪৫। আপেক্ষিক শান্তির সময়ের দ্বারা বেষ্টিত তিন তিনটি তীব্র সংঘর্ষের সময়কালের সঙ্গে এটা বিশিষ্টতা পেয়েছিল: এক ফরাসি বৈপ্লবিক ও নেপোলিয়নীয় যুদ্ধসমূহ (১৭৯২-১৮১৫ দুই প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (১৯১৪-১৯১৮ এবং তিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯-১৯৪৫)। বিপ্লবের যুগে বহু বৈপ্লবিক আন্দোলন দেখা গিয়েছিল, এবং এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য আমেরিকান বিপ্লব ও ফরাসি বিপ্লব। এছাড়াও এটা ছিল ইউরোপীয় একীকরণের সময়, যেমন—জার্মান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা, এবং রিসোর্জিমেন্টো (ইতালীয় একীকরণ)। সাম্রাজ্যবাদ চলতেই থাকে, বিশেষত আফ্রিকার জন্যে টানাহ্যাঁচড়া; কিন্তু এই সময়কালের মধ্যে অটোমান সাম্রাজ্য ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকে, এবং স্প্যানিশ আমেরিকান স্বাধীনতা যুদ্ধ ও অন্যান্য উপনিবেশমুক্তকরণের ফলে বেশির ভাগ সাম্রাজ্য অবশেষে হাতছাড়া হতে থাকে। শিল্পবিপ্লব ব্যাপক যান্ত্রিকীকরণ এবং শিল্পের প্রসার ঘটিয়েছিল। সমসাময়িক কাল বলতে প্রায় ১৯৪৫ (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর কাল) থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত সময়কে বোঝায়। এটা ঠাণ্ডা যুদ্ধ দ্বারা বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ছিল, যার মধ্যে বিশ্বের বৃহত্তর অংশ দুটো গোষ্ঠীতে বিভক্ত ছিল, এই বিভাজন বিরাটভাবে কমিউনিস্ট এবং পুঁজিবাদী আদর্শের দ্বারা ঘটেছিল; বিশ্বের দুই প্রভাবশালী পরাশক্তি আমেরিকা এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে এক ছায়াযুদ্ধের ঝড় এসেছিল। কমিউনিজমের পতনের সঙ্গে সঙ্গে এই অচলাবস্থার প্রায় অবসান হয়েছে, এবং এর ফলে একটা ঝুঁকিপূর্ণ শক্তিধর পমাণু যুদ্ধ বিরাটভাবে প্রতিহত হয়েছে। এই সময়কালে উপনিবেশমুক্তকরণের একটা ঝোঁক দেখা যায়, এবং ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বেশির ভাগ ভূখণ্ড ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্য থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন হয়ে যায়। ইউরোপীয় অর্থনৈতিক সম্প্রদায় এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, এই সংস্থাগুলির উদ্ভাবনের সঙ্গে সঙ্গে কিছু মাত্রায় রাজনৈতিক জোটবদ্ধতার সঙ্গেই বহু ইউরোপীয়ের আন্দোলনের মধ্যে ইউরোপে মুক্ত বাণিজ্যের এক নতুন যুগ শুরু হয়েছিল। বিশেষত কম্পিউটিং এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রসহ এক ব্যাপক প্রযুক্তিগত উন্নয়নের জোয়ার এসেছিল ইউরোপে। সপ্তদশ শতাব্দীর আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল সংবাদপত্র প্রকাশনার শুরু। সংবাদপত্রগুলি বহুসংখ্যায় বিজ্ঞাপন প্রকাশের সুরাহা করে দিল এবং সংবাদপত্রের মাধ্যমে বিজ্ঞাপনদাতারা অনেক সহজে জনসাধারণের কাছে পৌঁছে যেতে পারলেন। পরিবর্তে বিজ্ঞাপনদাতাদের প্রদত্ত মূল্য সংবাদপত্র বিকাশের সহায়তা করল। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ইউরোপের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস/ধ্রুপদী প্রাচীনত্ব ও ইসলামের উত্থান}} ইউরোপের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস/প্রারম্ভিক আধুনিক সময় প্রথম অংশ}} ইউরোপের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস/প্রারম্ভিক আধুনিক সময় দ্বিতীয় অংশ}} ইউরোপের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস/১৯১৪ সাল পর্যন্ত শেষ আধুনিক যুগ}} ইউরোপের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস/১৯১৪ সাল থেকে ইউরোপ}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} লোকেরা যখন মিশ্রণ সম্পর্কে কথা বলে তখন তুমি শুনতে পাবে এমন আরও কয়েকটি শব্দ রয়েছে। আমরা তাদের সব কভার করতে পারি না, তবে আমরা তোমাকে গুরুত্বপূর্ণ মিশ্রণগুলির একটি দ্রুত সারসংক্ষেপ দেব। আমরা দ্রবণগুলিতে যাওয়ার দেওয়ার আগে, আসো অন্যান্য ধরণের মিশ্রণ থেকে সমাধানগুলি আলাদা করি। দ্রবণগুলি হল অণুগুলির গোষ্ঠী যা সম্পূর্ণ সমান বন্টনে মিশ্রিত হয়। এটা বলার সবচেয়ে সহজ উপায় নয়। বিজ্ঞানীরা বলছেন যে দ্রবণগুলি একজাতীয় সিস্টেম। অন্যান্য ধরনের মিশ্রণে অন্য দিকের তুলনায় তরলের একপাশে একটু বেশি ঘনত্ব থাকতে পারে। সমাধানগুলির পুরো সিস্টেম জুড়ে একটি সমান ঘনত্ব রয়েছে। একটি উদাহরণ: পানিতে চিনি বনাম পানিতে বালি। চিনি দ্রবীভূত হয় এবং পানির গ্লাস জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। বালি নিচের দিকে তলিয়ে যায়। চিনি-জলকে সমাধান হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। বালি-জল একটি মিশ্রণ। তুমি যতই নাড়াচাড়া করুন না কেন, চিনির মতো বালি পানিতে অদৃশ্য হবে না। যেকেনো কিছু কি দ্রবণ হতে পারে এখন দ্রবণ তৈরি শেখা যাক। তুমি কিভাবে যে দ্রবণ তৈরি করবে? এজন্যে দুটি পদার্থ মিশিয়ে ভালোভাবে নাড়তে হবে। সহজ বিজ্ঞান এটিকে তিনটি ধাপে বিভক্ত করে। তুমি যখন ধাপগুলো পড়বে, মনে রাখবেন দ্রব্য=চিনি, দ্রাবক=পানি, সিস্টেম=গ্লাস। ১. দ্রাবকটি দ্রাবকের মধ্যে স্থাপন করা হয় এবং ঘনীভূত দ্রবণটি ধীরে ধীরে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। ২. দ্রাবকের অণুগুলি পথের বাইরে যেতে শুরু করে এবং তারা দ্রাবকের অণুগুলির জন্য জায়গা তৈরি করে। উদাহরণ: পানিকে চিনির অণুর জন্য জায়গা তৈরি করতে হবে। ৩. দ্রাবক এবং দ্রাবক একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে যতক্ষণ না দুটি পদার্থের ঘনত্ব পুরো সিস্টেম জুড়ে সমান হয়। পানিতে চিনির ঘনত্ব গ্লাসের উপরের, নীচে বা মাঝখানের নমুনা থেকে একই হবে। কিছু কি দ্রবণ পরিবর্তন করতে পারে নিশ্চয় পারে। সব ধরণের জিনিস দ্রবণে পদার্থের ঘনত্ব পরিবর্তন করতে পারে। বিজ্ঞানীরা এজন্যে দ্রবণীয়তা শব্দটি ব্যবহার করেন। দ্রাব্যতা হল দ্রাবক (পানি) দ্রাবক (চিনি) দ্রবীভূত করার ক্ষমতা। আপনি হয়তো ইতিমধ্যেই আপনার ক্লাসে তাপমাত্রার প্রভাব দেখেছো। সাধারণত তুমি যখন একটি দ্রাবক গরম করো, তখন এটি আরও কঠিন পদার্থ (চিনি) এবং কম গ্যাস (কার্বন ডাই অক্সাইড) দ্রবীভূত করতে পারে। কারণগুলির তালিকার পরে চাপ। যখন আপনি পার্শ্ববর্তী চাপ বাড়ও, তুমি সাধারণত তরলে আরও গ্যাস দ্রবীভূত করতে পারো। তোমার সোডা ক্যান সম্পর্কে চিন্তা করো। ক্যানের বিষয়বস্তু উচ্চ চাপের মধ্যে থাকায় তারা ফিজকে ভিতরে রাখতে সক্ষম হয়। সর্বশেষ পদার্থের গঠন। কিছু জিনিস এক ধরণের পদার্থে অন্যের চেয়ে সহজে দ্রবীভূত হয়। চিনি পানিতে সহজে দ্রবীভূত হয়, তেলে সহজে হয় না। তেলের চেয়ে পানির দ্রবণীয়তা বেশি। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ইসলামি বিশ্বের প্রথম দিকের বিভাজন তুর্কি অভিবাসন এবং ভাইকিং যুগ উচ্চ মধ্যযুগের রাজ্য এবং অঞ্চল খ্রিস্টধর্ম এবং গ্রেট স্কিজম (ধার্মিক মহাবিচ্ছেদ) মধ্যযুগীয় নবজাগরণ এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তন পরবর্তী মধ্যযুগের রাজ্য এবং অঞ্চল অ্যাভিগনন প্যাপসি এবং পাশ্চাত্য ধর্মবিচ্ছেদ পবিত্র রোমান সাম্রাজ্য এবং হ্যানসেটিক লীগ প্রারম্ভিক আধুনিক সময়ের রাজ্য এবং অঞ্চল আবিষ্কারের যুগ এবং ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্য ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডে ধর্মীয় উত্তেজনা দর্শন, কলা, বিজ্ঞান এবং বাণিজ্যের উত্থান শেষ আধুনিক যুগের রাজ্য এবং অঞ্চল {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} মহাবিশ্বের সবকিছুই পদার্থ দিয়ে তৈরি। আর সমস্ত পদার্থই তৈরি হয়েছে পরমাণু নামক ক্ষুদ্র কণা দিয়ে। পরমাণুর আকার এতই ক্ষুদ্র যে সাধারনত এরা দৈর্ঘ্যে ১০০ পিকোমিটার অর্থাৎ ১ মিটারের ১০,০০০,০০০,০০০ ভাগের ১ ভাগ হয়। তুমি যদি একটি ভাষা শিখতে চাও প্রথমেই তোমার বর্ণমালার প্রয়োজন হবে। রসায়নেও অনেকটা তাই। তুমি যদি রসায়নে অণু তৈরি করতে চাও তখন তোমার মৌলের প্রয়োজন হবে। প্রতিটি মৌল আবার বাকি মৌলের থেকে একটু আলাদা। এখানে অণু তৈরির জন্য মৌলগুলি হলো ভাষার বর্ণমালার মতো। এসো আমরা ধারণাটিকে আরও একটু প্রসারিত করি। তুমি যদি একটি বই পড় তাহলে আমরা বলতে পারি, তুমি একটি ভাষা পড়ছো। বর্ণমালাগুলি সেই ভাষা তৈরি করে। কিন্তু কাগজের পাতায় অক্ষর তৈরি করতে হলে তোমার কালির প্রয়োজন হবে এবং প্রতিটি অক্ষরের জন্য একই ধরনের কালি চাই। মৌলগুলি সেই বর্ণমালার মতো এবং পরমাণুগুলি যেন লেখার কালির মতো। প্রতিটি মৌল একটি নির্দিষ্ট ধরনের পরমাণু দিয়ে তৈরি (একটি নির্দিষ্ট আকৃতির কালি দিয়ে তৈরি)। তেমনি প্রতিটি পরমাণু সর্বদাই একটি মৌল (যেমন কালি সবসময় একটি বর্ণমালার আকারে থাকে)। যদিও পরমাণুগুলির বিভিন্ন ওজন এবং গঠন থাকতে পারে। তবে পরমাণুগুলি একই ভাবে তৈরি। সেগুলি ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন দিয়ে গঠিত। অর্থাৎ গোটা মহাবিশ্বকেই চালিত করছে এই ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন। তুমি যদি আরও একটু বেশি চিন্তা করতে চাও তবে পদার্থের কণা দিয়ে শুরু করো। আমাদের চারপাশের সব পদার্থগুলিই পরমাণু তৈরি। মৌল তৈরি হয় পরমাণু দিয়ে। অণু তৈরি করতে আবার মৌলগুলি ব্যবহৃত হয়। এই ভাবেই চলতে থাকে। তোমার চারপাশে যা কিছু দেখছ তা কোনো না কোনো মৌল ব্যবহার করে নির্মিত হয়েছে। সত্যি সত্যিই তুমি ছোট থেকে শুরু করতে পারো এবং সত্যিই এটি বিরাট শেষ। পরমাণুর জন্য এ সবই সম্ভব। কম্পিউটারের ইতিহাস/মেইনফ্রেমের উত্থান ও পতন}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} মসৃণ পেশি বা "অনৈচ্ছিক পেশি" মাকু আকৃতির পেশি কোষ নিয়ে গঠিত। এগুলি খাদ্যনালী, পাকস্থলী, অন্ত্র, শ্বাসনালী, জরায়ু, মূত্রনালী, মূত্রাশয় এবং রক্তনালীগুলির মত অঙ্গ এবং কাঠামোর গায়ে পাওয়া যায়। মসৃণ পেশি কোষে শুধুমাত্র একটি নিউক্লিয়াস থাকে এবং এতে কোন ডোরাদাগ থাকেনা। হৃদপেশি ও একটি "অনৈচ্ছিক পেশি" কিন্তু এটির আকৃতি এবং গঠনে ডোরা থাকে। মসৃণ পেশির মতো, হৃদপেশি কোষে শুধুমাত্র একটি নিউক্লিয়াস থাকে। এই পেশি শুধুমাত্র হৃদযন্ত্রে দেখতে পাওয়া যায়। কঙ্কাল পেশি বা "ঐচ্ছিক পেশি" এটি টেন্ডন দ্বারা হাড়ের সাথে আটকে থাকে এবং কাঠামোর গতিবিধি যেমন, চলনকে প্রভাবিত করতে ব্যবহৃত হয়। কঙ্কাল পেশি কোষগুলি বহু নিউক্লিয়াস যুক্ত এবং এর নিউক্লিয়াসগুলি পরিধি বরাবর অবস্থিত। হালকা অণুবীক্ষণ যন্ত্রে দেখলে এর আকৃতিতে অনুদৈর্ঘ্যভাবে ডোরাকাটা দাগ দেখতে পাওয়া যায়, তাই এই পেশিকে 'স্ট্রায়েটেড' বলা হয়। কঙ্কাল পেশির কাজগুলির মধ্যে আছে: সারা শরীর জুড়ে একটি অপরিবর্তনীয় তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করা সংকোচনের মাধ্যমে রক্ত সংবহনতন্ত্র এবং লসিকা নালীর চলাচলে সহায়তা করা অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলিকে সুরক্ষা দেওয়া এবং সন্ধিস্থলের স্থিতিশীলতায় সাহায্য করা সারকোমিয়ার থাকার কারণে হৃদপেশি ও কঙ্কালের পেশিগুলি ডোরাকাটা হয় এবং পেশিগুলি অত্যন্ত নিয়মিত বিন্যাসে সংঘবদ্ধ থাকে; মসৃণ পেশির এর কোনটিই নেই। ডোরাকাটা পেশিগুলি প্রায়শই ছোট ছোট এবং প্রচুর সংকোচন ও প্রসারণে ব্যবহৃত হয়, যেখানে মসৃণ পেশির সংকোচন দীর্ঘ হয় বা এমনকি প্রায় স্থায়ী সংকোচন বজায় রাখে। কঙ্কালের পেশি আরও কয়েকটি উপপ্রকারে বিভক্ত: * প্রকার ১, ধীর জারণকৃত (অক্সিডেটিভ ধীর স্পন্দন বা "লাল" পেশিতে কৈশিক নালীগুলি ঘন সন্নিবদ্ধ থাকে এবং এটি মাইটোকন্ড্রিয়া এবং মায়োগ্লোবিনে সমৃদ্ধ, তাই পেশি কলাগুলিকে বিশেষ বৈশিষ্ট্যযুক্ত লাল দেখায়। এটি অনেকখানি অক্সিজেন বহন করতে পারে এবং সবাত কার্যকলাপ বজায় রাখতে পারে। * প্রকার ২ দ্রুত স্পন্দন পেশির সংকোচনের গতি বৃদ্ধি অনুযায়ী তিনটি প্রধান প্রকারের হয়: **ক) প্রকার ২ক, যা ধীর পেশীর মত, সবাত, মাইটোকন্ড্রিয়া এবং কৈশিক নালী সমৃদ্ধ এবং লাল রঙের আকৃতি যুক্ত। **খ) প্রকার ২এক্স (এছাড়াও একে প্রকার ২ঘ বলা হয় যেখানে কম ঘনত্বে মাইটোকন্ড্রিয়া এবং মায়োগ্লোবিন রয়েছে। এটি মানব দেহের দ্রুততম পেশির ধরন। এটি অক্সিডেটিভ পেশির চেয়ে আরও দ্রুত এবং অধিক পরিমাণ বল সহ সংকোচন করতে পারে, তবে পেশি সংকোচন বেদনাদায়ক হওয়ার আগে শুধুমাত্র সংক্ষিপ্ত, অবাত প্রসারণ বজায় রাখতে পারে (প্রায়শই ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈরির জন্য দায়ী)। বিশেষ টীকা- কিছু বই এবং নিবন্ধে মানুষের এই পেশীকে বিভ্রান্তিকরভাবে, প্রকার ২খ বলা হয়। **গ) প্রকার ২খ, যেটি অবাত, গ্লাইকোলাইটিক সাদা" পেশি, এখানে মাইটোকন্ড্রিয়া এবং মায়োগ্লোবিনের ঘনত্ব আরও কম। ইঁদুর বা খরগোশের মতো ছোট প্রাণীদের মধ্যে প্রধান দ্রুত পেশি হিসেবে এটিই থাকে এবং এর কারণেই তাদের মাংসের রঙ ফ্যাকাশে হয়। বেশিরভাগ পেশির জন্য, মস্তিষ্কে উদ্ভূত সচেতন প্রচেষ্টার ফলে সংকোচন ঘটে। আমাদের মস্তিষ্ক স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমে কর্ম সম্ভাবনার সংকেত দিয়ে মোটর স্নায়ুকোষে সংকেত পাঠায়, যা পেশি তন্তুকে বল যোগায়। কিন্তু, কিছু পেশী (যেমন হৃদপিণ্ড) সচেতন প্রচেষ্টার ফলে সংকুচিত হয় না। এগুলিকে স্বয়ংক্রিয় বলা হয়। এছাড়াও, সংকেতগুলি যে সবসময় মস্তিষ্ক থেকেই উদ্ভূত হবে, সেটিও আবশ্যকীয় নয়। দ্রুত প্রতিবর্তী ক্রিয়ার ক্ষেত্রে, অপ্রত্যাশিত শারীরিক উদ্দীপনার কারণে অচেতন পেশী প্রতিক্রিয়া ঘটে। প্রতিবর্তী ক্রিয়ার উদ্দেশ্যে সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া মস্তিষ্কের পরিবর্তে মেরুদন্ডে উদ্ভূত হয়। পেশি সংকোচনের তিনটি সাধারণ প্রকার রয়েছে, কঙ্কালের পেশি সংকোচন, হৃৎপিণ্ডের পেশি সংকোচন এবং মসৃণ পেশি সংকোচন। ==পেশি তন্ত্র শরীরের অন্যান্য তন্ত্রের সাথে কাজ করে== *৪. শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখা * একটি কর্ম সম্ভাবনা মোটর স্নায়ুকোষের অ্যাক্সন পর্যন্ত পৌঁছোয়। * সেই কর্ম সম্ভাবনা অ্যাক্সনের উপর ভোল্টেজ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ক্যালসিয়াম আয়নের গতিপথকে সক্রিয় করে এবং ক্যালসিয়াম ভেতরে প্রবেশ করে। * অ্যাক্সনের অ্যাসিটাইলকোলিন গুটিগুলি ক্যালসিয়ামের মাধ্যমে ঝিল্লির সাথে দ্রবীভূত হয়ে যায় এবং এর পরে অ্যাক্সন এবং পেশী তন্তুর যে দিকে মোটর প্লেট আছে সেই দিকের ছিদ্রে অ্যাসিটাইলকোলিন মুক্ত হয়। * কঙ্কালের পেশি তন্তু নিউরোমাসকুলার সন্ধিস্থলের সাথে সংযুক্ত বৃহৎ মাইলিন স্নায়ু তন্তু দ্বারা উত্তেজিত হয়। প্রতিটি তন্তুর জন্য একটি করে নিউরোমাসকুলার সংযোগস্থল থাকে। * অ্যাসিটাইলকোলিন ছিদ্র জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং মোটর প্লেটের নিকোটিনিক গ্রহীতাগুলির সাথে আবদ্ধ হয়, এর ফলে ঝিল্লিতে সোডিয়াম এবং পটাসিয়ামের জন্য রাস্তা খুলে যায়। সোডিয়াম ভেতরে ঢোকে এবং পটাসিয়াম বেরিয়ে যায়। সোডিয়াম বেশি ভেদ্য হওয়ার কারণে, পেশ তন্তু ঝিল্লি আরও ধণাত্মকভাবে তড়িতাহিত হয়ে যায়, যার ফলে একটি কার্য সম্ভাবনা তৈরি হয়। * পেশি তন্তুর কর্ম সম্ভাবনার কারণে সারকোপ্লাজমিক রেটিকুলাম ক্যালসিয়াম আয়ন (Ca নির্গত করে। * এই ক্যালসিয়াম মায়োফাইব্রিলের পাতলা তন্তুতে উপস্থিত ট্রপোনিন প্রোটিনের সাথে আবদ্ধ হয়। ট্রপোনিন তখন অ্যালোস্টেরিকভাবে (উৎসেচকের সক্রিয় অঞ্চল ব্যতীত অন্য কোনও অংশে উৎসেচকের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে একটি প্রভাবক অণুকে আবদ্ধ করে) ট্রপোমায়োসিনের পরিবর্তন ঘটায়। সাধারণত ট্রপোমায়োসিন ক্রস-ব্রিজের (পেশী সংকোচনের সময় মায়োসিন এবং অ্যাক্টিন তন্তুর মধ্যে একটি অস্থায়ী সংযোগ) জন্য আবদ্ধ স্থানগুলিকে আটকে রাখে; একবার ক্যালসিয়াম ট্রপোনিনের সাথে আবদ্ধ হয়ে গেলে, ট্রপোনিন ট্রপোমায়োসিনকে সরিয়ে দেয় এবং রাস্তা খুলে দেয়। * ক্রস-ব্রিজ (যা ইতিমধ্যেই প্রস্তুত অবস্থায় রয়েছে) নতুন উন্মোচিত অংশের সাথে আবদ্ধ হয়। এটি তখন একটি শক্তিশালী অভিঘাত প্রদান করে। * এটিপি (অ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেট) ক্রস-ব্রিজকে আবদ্ধ করে, এটিকে এমনভাবে মেনে চলতে বাধ্য করে যাতে অ্যাক্টিন-মায়োসিন বন্ধন ভেঙে যায়। ক্রস ব্রিজটিকে আবার শক্তিশালী করতে আরেকটি এটিপি বিভক্ত হয়। * যতক্ষণ পর্যন্ত পাতলা ফিলামেন্টে ক্যালসিয়াম থাকে ততক্ষণ ধাপ ৭ এবং ৮ পুনরাবৃত হতে থাকে। * এই পুরো প্রক্রিয়া জুড়ে, সক্রিয়ভাবে ক্যালসিয়ামকে সারকোপ্লাজমিক রেটিকুলামে (পেশি কোষের মধ্যে থাকা একটি ঝিল্লি-আবদ্ধ কাঠামো) চালিত করা হতে থাকে। যখন পাতলা ফিলামেন্ট খালি হয়ে যায়, ট্রপোমায়োসিন আবার তার আগের অবস্থায় ফিরে আসে, যাতে আবদ্ধ স্থানগুলিকে আবার আটকে রাখা যায়। ক্রস-ব্রিজটি তখন পাতলা ফিলামেন্টের সাথে আবদ্ধ হওয়া বন্ধ করে দেয় এবং সংকোচনও বন্ধ হয়ে যায়। * যতক্ষণ পর্যন্ত সারকোপ্লাজমে Ca প্রচুর থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত পেশী সংকোচন থাকে। * আইসোমেট্রিক সংকোচন--সংকোচনের সময় পেশি ছোট হয় না এবং মায়োফাইব্রিলগুলির পিছলে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না তবে পেশিগুলি শক্ত থাকে। * আইসোটোনিক সংকোচন--নড়াচড়া বা কাজ করতে যখন জড়তা ব্যবহৃত হয়। পেশি বেশি শক্তি ব্যবহার করে এবং সংকোচন আইসোমেট্রিক সংকোচনের চেয়ে দীর্ঘস্থায়ী হয়। আইসোটোনিক পেশি সংকোচন দুটি বিভাগে বিভক্ত: এককেন্দ্রিক, যেখানে পেশি সংকোচনের সাথে সাথে পেশি তন্তুগুলি ছোট হয় (অর্থাৎ একটি বাইসেপ কুঞ্চনের উপরের পর্যায়ে বাইসেপস ব্র্যাচিয়ালিস এবং ভিন্নকেন্দ্রী, যেখানে পেশি তন্তুগুলি সংকুচিত হওয়ার সাথে সাথে লম্বা হয় (অর্থাৎ একটি বাইসেপ কুঞ্চনের নিচের পর্যায়ে বাইসেপস ব্র্যাচিয়ালিস)। * আকস্মিক টান--স্নায়ুদ্বারা বা পেশীতে বৈদ্যুতিক উদ্দীপনা প্রেরণ করে পেশীকে উত্তেজিত করা। কিছু তন্তু দ্রুত সংকুচিত হয় যখন অন্যগুলি ধীরে ধীরে সংকুচিত হয়। * টনিক--মাধ্যাকর্ষণ শক্তির বিরুদ্ধে ভঙ্গিমার সমন্বয় বজায় রাখা। * নিবেশিত শক্তির মাত্র ২০% পেশীর কাজে রূপান্তরিত হয়। বাকি রূপান্তরিত হয় তাপ শক্তিতে। * খাদ্য থেকে উৎপন্ন ৫০% শক্তি এটিপি গঠনে ব্যবহৃত হয়। * যদি একটি পেশি সংকোচন ধীরে বা নড়াচড়া ছাড়া হয়, তাপ বজায় রাখতে শক্তি ব্যয়িত হয়। * যদি পেশি সংকোচন দ্রুত হয়, ঘর্ষণ কাটিয়ে উঠতে শক্তি ব্যবহৃত হয়। পেশী সংকোচনের সঙ্কলন: শক্তিশালী পেশি বিচলনের জন্য স্বতন্ত্র পেশিগুলির আকস্মিক টানের যোগফল। * একাধিক মোটর এককের সমাহার--একযোগে সংকুচিত মোটর এককের সংখ্যা বৃদ্ধি। * তরঙ্গ সমষ্টি--স্বতন্ত্র মোটর এককের সংকোচনের দ্রুততা বৃদ্ধি। * টেটানাইজেশন--উচ্চতর কম্পাঙ্কের ধারাবাহিক সংকোচনগুলি একত্রিত হয় এবং কোন একটিকে অপরের থেকে আলাদা করা যায় না। আরেকটি ভুল ধারণা হল পেশির আকার বৃদ্ধি পেলে সাথে সাথে এর তন্তুর সংখ্যাও বাড়ে। এটা সত্য নয়। তন্তুগুলি আকারে বৃদ্ধি পায় কিন্তু তাদের পরিমাণ একই থাকে। অ্যাডিপোজ কলার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য চর্বি কোষ সংখ্যায় বাড়ে না, বরং কোষে লিপিডের পরিমাণ (তেল) বৃদ্ধি পায়। যখন মসৃণ পেশি এবং কঙ্কালের পেশি একাধিক খিঁচুনির মধ্য দিয়ে যায় তখন এটিকে অঙ্গবিক্ষেপ বা তড়কা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। কঠোর পরিশ্রমের ফলে দীর্ঘকালীন বেদনাদায়ক খিঁচুনি হতে পারে, এটিকে শিরায় টান (ক্র্যাম্প) হিসেবে উল্লেখ করা হয়। কোন সন্ধিস্থলে আঘাত যার ফলে লিগামেন্ট প্রসারিত হয় বা ছিঁড়ে যায়। যখন কোন পেশি বা পেশিকে হাড়ের সাথে সংযুক্ত কারী টেন্ডন অতিরিক্ত প্রসারিত হয় বা ছিঁড়ে যায়, তাকে বলা হয় পেশির ধকল। পেশির ধকলকে পেশির টানও বলা হয়। যে কেউ পেশির টানের শিকার হতে পারেন। অবশ্য, খেলাধূলা বা অন্যান্য ধরণের শ্রমসাধ্য ব্যায়ামের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের এই পেশির টানের প্রবনতা বেশি থাকে। পেশি হল কিছু তন্তুর গুচ্ছ যা সংকুচিত হতে পারে। পেশিকে জোর করে শক্ত করার ক্রিয়াকলাপের জন্য পেশির টান ঘটতে পারে। ক্রিয়াকলাপের আগে পেশি ঠিকভাবে প্রসারিত না হওয়ার কারণে বা পেশিকে ঠিকমত উত্তাপিত না করার (ওয়ার্ম আপ) কারণে পেশির টান ঘটে; পেশি খুব দুর্বল হলে ঘটে; বা পেশি ইতিমধ্যে আহত থাকলে এবং সুস্থ হওয়ার সময় না দেওয়া হলেও এমন ঘটে। সুতরাং, ব্যায়াম বা খেলাধুলার সময় অনেক পেশির টান ঘটে। ভারী বস্তু তোলার সময়ও এগুলি ঘটতে পারে। যখন একটি পেশিতে টান লাগে, এটি ব্যথা করে এবং নড়াচড়া করা কঠিন হয়ে পড়ে। আপনি আহত পেশির অঞ্চলে জ্বলন্ত সংবেদন অনুভবও করতে পারেন বা মনে হতে পারে যেন কিছু "ছিটকে" যাচ্ছে। কখনও কখনও পেশির টানের জায়গাটিতে কালশিটে দাগ পড়ে বা ফুলে গেছে দেখা যায়। পেশির টানের অংশে খিঁচুনি হতে পারে, যার অর্থ পেশিটি হঠাৎ এবং অনিচ্ছাকৃতভাবে সংকুচিত হয়ে গেছে তীব্র ব্যথা সৃষ্টি করছে। এটা কিভাবে নির্ণয় করা হয়? একটি পেশির টান নির্ণয় করতে, আপনার ডাক্তার বেদনাদায়ক অঞ্চলটি পরীক্ষা করবেন, তিনি জিজ্ঞাসা করবেন কিভাবে এবং কখন আঘাত লেগেছে। এর মধ্যে হাড়ের কোনো আঘাত আছে কি নেই বোঝার জন্য তিনি এক্স-রে এর মত অন্যান্য রোগনির্ণয়সংক্রান্ত পরীক্ষার আদেশ দিতে পারেন। পেশির টানের চিকিৎসা করা হয় বিশ্রাম, বরফ, সংকোচন এবং উচ্চতা বা আরআইসিই (আর বা রেস্ট অর্থাৎ বিশ্রাম, আই বা আইস অর্থাৎ বরফ, সি বা কমপ্রেশন অর্থাৎ সংকোচন বা আহত স্থানটি মুড়ে রাখা এবং ই বা এলিভেশন অর্থাৎ স্থানটি উঁচু করে রাখা) দিয়ে। ব্যথা এবং ফোলা কমাতে আপনাকে আহত স্থানকে বিশ্রাম দিতে বলা হবে। আঘাত যদি পায়ের কোথাও হয়, আপনাকে ক্রাচ ব্যবহার করতে হতে পারে। আঘাতের পর প্রথম কয়েক দিন নিয়মিত বিরতিতে (আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী) বরফের পুঁটুলির সেঁক সুপারিশ করা হয়। বরফ রক্তনালীকে সংকুচিত করে, যাতে করে প্রদাহ এবং ব্যথা কমে যায়। ব্যথা উপশম করতে প্রদাহ নিরোধক ওষুধও ব্যবহার করা যেতে পারে। বেঁধে রাখা এবং আহত স্থানকে উচ্চতায় রাখা ফোলা কমাতে সাহায্য করে। আপনাকে দ্রুত সুস্থ করে তুলতে আপনার ডাক্তার ফিজিও থেরাপিরও সুপারিশ করতে পারেন। পেশি সম্পূর্ণরূপে নিরাময় না হওয়া পর্যন্ত আপনার যে কারণে আঘাত লেগেছিল সেই ধরণের সমস্ত কার্যকলাপ এড়িয়ে যাওয়া উচিত। আপনি যে কোনও কঠোর ব্যায়াম বা ভারী উত্তোলনে অংশ নেওয়ার আগে কমপক্ষে ১০ মিনিট আগে থেকে শরীর গরম করে (ওয়ার্ম আপ) পেশির টান প্রতিরোধ করতে পারেন। যখন আপনি শরীর গরম করেন, তখন আপনি পেশীতে রক্ত ​​সঞ্চালন বাড়ান এবং তাকে ব্যায়ামের জন্য প্রস্তুত করেন। কোন নতুন ব্যায়াম প্রোগ্রাম বা খেলাধুলা শুরু করার সময়, ধীরে ধীরে শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনার পেশিগুলি আগামী কার্যকলাপের জন্য প্রস্তুত হতে পারে। প্রাথমিক পুরুষ যৌন হরমোন টেস্টোস্টেরনের কৃত্রিম সংস্করণ, অ্যানাবলিক স্টেরয়েডের ইনজেকশন দেওয়া যেতে পারে, খাওয়া যেতে পারে বা ত্বকের মধ্যে (ট্রান্সডার্মালি) ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ওষুধগুলি অত্যন্ত নিয়ন্ত্রিতভাবে ব্যবহার করতে হয়। এইডস আক্রান্ত শরীরের ক্ষয় হওয়া রোগীর চিকিৎসার জন্য এবং অন্যান্য রোগে, যাদের শরীরে অস্বাভাবিকভাবে কম পরিমাণে টেস্টোস্টেরন তৈরি হয়, তাদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত হতে পারে। যাইহোক, এই অবস্থার চিকিৎসার জন্য যে মাত্রা নির্ধারিত হয়, তা কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত মাত্রার তুলনায় ১০ থেকে ১০০ ভাগ কম। পরিষ্কার করে বুঝে নিন অ্যানাবলিক স্টেরয়েড নির্দিষ্ট ধরনের কর্মক্ষমতা বা আকার উন্নত করতে পারে, কিন্তু তারা বিপজ্জনক ওষুধ, এবং যখন সঠিকভাবে সেগুলি ব্যবহার না করা হয়, তখন গুরুতর, দীর্ঘস্থায়ী এবং প্রায়শই অপরিবর্তনীয় ক্ষতিকর স্বাস্থ্যের পরিণতি ঘটতে পারে। এই ওষুধগুলি বর্ধনশীল কিশোর-কিশোরীদের উচ্চতা কমিয়ে দিতে পারে, মহিলাদের মধ্যে পুরুষত্ব আনতে পারে এবং পুরুষদের যৌন বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন করতে পারে। অ্যানাবলিক স্টেরয়েড ব্যবহারের ফলে অকালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া, স্ট্রোক, যকৃতের (লিভার) টিউমার, বৃক্ক (কিডনি) নষ্ট হওয়া এবং গুরুতর মানসিক সমস্যা হতে পারে। উপরন্তু, যেহেতু স্টেরয়েডগুলি প্রায়শই ইনজেকশনের মাধ্যমে দেওয়া হয়, ব্যবহারকারীদের এইচআইভি বা হেপাটাইটিস সংক্রামিত হওয়ার বা সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি থাকে। অ্যানাবলিক স্টেরয়েডের অপব্যবহার অন্যান্য অবৈধ পদার্থের অপব্যবহারের থেকে আলাদা কারণ অ্যানাবলিক স্টেরয়েডের প্রাথমিক ব্যবহারে তাৎক্ষণিকভাবে উচ্ছাস হয় না যা কোকেন, হেরোইন এবং মারিজুয়ানার মত বেশিরভাগ ওষুধের অপব্যবহারে সময় ঘটে, কিন্তু স্টেরয়েড ব্যবহারকারীর ইচ্ছা মত তাদের চেহারা এবং কর্মক্ষমতার পরিবর্তন করতে পারে, যা কিশোর-কিশোরীদের বৈশিষ্ট্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্টেরয়েডের এই প্রভাব আত্মবিশ্বাস এবং শক্তি বাড়িয়ে তুলতে পারে, তাই এই পদার্থগুলি থেকে হতে পারে এমন সম্ভাব্য গুরুতর দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতিকে ব্যবহারকারী উপেক্ষা করতে পারে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অন ড্রাগ অ্যাবিউজ (এনআইডিএ) এর মতো সরকারি সংস্থাগুলি কিছু গবেষণায় সহায়তা করে যেগুলি স্টেরয়েড ব্যবহারের প্রভাব সম্পর্কে আমাদের বোধগম্যতা বাড়ায় এবং এই ওষুধগুলির অপব্যবহার প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে আমাদের ক্ষমতাকে উন্নত করে। উদাহরণ স্বরূপ, এনআইডিএ-এর অর্থায়ন দুটি অত্যন্ত কার্যকর প্রোগ্রামের বিকাশকে পরিচালিত করে যেটি শুধুমাত্র পুরুষ এবং মহিলা উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়াবিদদের মধ্যে অ্যানাবলিক স্টেরয়েড অপব্যবহার প্রতিরোধ করে তাই নয়, অন্যান্য স্বাস্থ্যকর আচরণ এবং মনোভাবেরও প্রচার করে। অ্যাটলাস (পুরুষ ক্রীড়াবিদদের লক্ষ্য করে) এবং অ্যাথেনা (মহিলা ক্রীড়াবিদদের লক্ষ্য করে) কর্মসূচিদুটি ২৯টি রাজ্য এবং পুয়ের্তো রিকোর স্কুলগুলি গ্রহণ করেছে৷ 'কংগ্রেস' এবং 'পদার্থের অপব্যবহার এবং মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রশাসন' উভয়ই অ্যাটলাস এবং অ্যাথেনা কে মডেল প্রতিরোধ কর্মসূচি হিসাবে অনুমোদন করেছে, যা সারা দেশে আরও বেশি সম্প্রদায়ে প্রয়োগ করা যেতে পারে এবং করা উচিত। গবেষণায় দেখা গেছে যে অ্যানাবলিক স্টেরয়েডের অনুপযুক্ত ব্যবহারে বিপর্যয়কর চিকিৎসাগত, মানসিক এবং আচরণগত পরিণতি হতে পারে। আমি আশা করি যে শিক্ষার্থী, পিতামাতা, শিক্ষক, প্রশিক্ষক এবং অন্যান্যরা অ্যানাবলিক স্টেরয়েড অপব্যবহারের বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটের তথ্যের সুবিধা গ্রহণ করবেন এবং আমাদের প্রতিরোধ ও শিক্ষা প্রচেষ্টায় আমাদের সাথে যোগ দেবেন। খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করার অনেক উপযোগিতা আছে, কিন্তু তরুণ এবং প্রাপ্তবয়স্কদের জেতার প্রচেষ্টায় অপ্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেওয়া উচিত নয়। (নোরা ডি. ভলকো, এমডি) - পুরুষ যৌন হরমোন সম্পর্কিত মানুষের তৈরি পদার্থ। কিছু ক্রীড়াবিদ কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যানাবলিক স্টেরয়েডের অপব্যবহার করে। অ্যানাবলিক স্টেরয়েডের অপব্যবহারের ফলে গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে, যার মধ্যে কিছু তো অপরিবর্তনীয়। প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে যকৃৎ টিউমার এবং ক্যান্সার, জন্ডিস, উচ্চ রক্তচাপ, বৃক্কের টিউমার, গুরুতর ব্রণ সমস্যা এবং শরীরে কাঁপুনি থাকতে পারে। পুরুষদের ক্ষেত্রে, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে অণ্ডকোষ সঙ্কুচিত হতে পারে এবং স্তনের বিকাশ ঘটতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে মুখের লোমের বৃদ্ধি, ঋতুস্রাবের পরিবর্তন এবং কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন হতে পারে। কিশোর বয়সে, বৃদ্ধি অকালে এবং স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। স্টেরয়েডের চিকিৎসাগত ব্যবহার ডাক্তাররা এমনভাবে করেন যাতে রোগী এবং ডাক্তার উভয়েই তার উপকার বুঝতে পারেন। এমওয়াইওডি এবং অন্যান্য পেশি সম্পর্কিত কারণ মায়োব্লাস্ট নির্ধারণ প্রোটিন বা এমওয়াইওডি হল একটি প্রোটিন এবং প্রতিলিপিকরণ ফ্যাক্টর। এটি নির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রক জিনের প্রতিলিপি চালু করে পেশি কোষের পৃথকীকরণ সক্রিয় করে। এটি স্টেম কোষগুলিকে (মাতৃকোষ) মায়োব্লাস্টে পরিণত করে, মায়োব্লাস্ট হল এমন একটি কোষ যা অনেকগুলি পেশি কোষে পরিণত হতে পারে, যাকে "পেশি স্টেম কোষ"ও বলা হয়। এমওয়াইওডি প্রোটিনের একটি পরিবারের অন্তর্গত, যেটি মায়োজেনিক রেগুলেটরি ফ্যাক্টর (এমআরএফ) নামে পরিচিত। এমওয়াইওডি তার নিজস্ব নিয়ন্ত্রক জিনের প্রতিলিপিও চালু করতে পারে (এমওয়াইওডি প্রোটিন কোডিং জিন এবং এর মানে হল যে এটি নিজেকেই আরও বেশি করে উৎপাদন করতে পারে। ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া অন্যান্য পেশী প্রোটিন, সেল সাইকেল ব্লকার এবং মাইক্রোআরএনএ-২০৬ এর প্রতিলিপিকরণ চালু করে। এমওয়াইওডি-এর অন্যতম প্রধান কাজ হল পি২১-এর প্রতিলিপিকরণ বাড়ানোর মাধ্যমে কোষ চক্র থেকে কোষ অপসারণ করা, মেসোডার্ম কোষকে কঙ্কালের পেশিতে পাঠানো। এটি পেশি মেরামতকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। দ্বিমুখী সংকেত প্রেরণ- পেশি কোষ এবং স্নায়ু কোষ একে অপরকে আগে পিছে সংকেত পাঠায়। অ্যামিওট্রফিক ল্যাটারাল স্ক্লেরোসিস (এএলএস) হল মোটর নিউরনের একটি ক্ষতি এবং এটি স্নায়ু ও পেশির সংযোগ গঠনে বাধা দেয়। অতএব, কোন পেশির বৃদ্ধি হয়না, যার অর্থ পক্ষাঘাত হওয়ার সম্ভাবনা। স্টিফেন হকিং এই রোগে ভুগেছেন। মাইক্রোআরএনএ-২০৬ পরোক্ষভাবে মোটর স্নায়ুর সাথে স্নায়ু ও পেশির সংযোগ গঠন করে। এই সন্ধিস্থল এমওয়াইওডি-তে সিনাপটিক (একটি স্নায়ুকোষ থেকে আরেকটি স্নায়ুকোষে সংকেত পাঠানো) সংকেত পাঠায় এবং এটি এমওয়াইওডিকে আটকে দেয়। এতে পেশির বিকাশ বন্ধ বা সীমিত হয়। মায়োস্ট্যাটিন একটি প্রোটিন, সেটিও এমওয়াইওডিকে আটকায়। মায়োস্ট্যাটিন না থাকলে পেশীর বিকাশ বৃদ্ধি পায়। ভেড়ার মধ্যে মায়োস্ট্যাটিন পরিব্যক্তি: তাদের একটি মিউট্যান্ট (পরিব্যক্তির ফলে গঠিত নতুন জৈব) মায়োস্ট্যাটিন থাকতে পারে যা মাইক্রোআরএনএ-২০৬ মায়োস্ট্যাটিন প্রতিলিপিকরণকে আটকায়। মানুষের মধ্যে মায়োস্ট্যাটিন পরিব্যক্তি: মিউট্যান্ট মায়োস্ট্যাটিন সহ মানুষের পেশির প্রচুর বিকাশ ঘটবে (যেমন একজন শরীর গঠনকারী)। মায়োস্ট্যাটিন উৎপাদনকে আটকায় এমন একটি ওষুধ তৈরি করা সম্ভব। * ক্যালসিয়ামের অন্তঃপ্রবাহ দ্বারা সংকোচন শুরু হয়, ক্যালসিয়াম ক্যালমোডুলিনের (ক্যালসিয়াম-মডুলেটেড প্রোটিন) সাথে আবদ্ধ হয়। * ক্যালসিয়াম-ক্যালমোডুলিন যৌগ মায়োসিন লাইট-চেইন (মায়োসিনের হালকা শৃঙ্খল) কিনাসের (উৎসেচক) সাথে আবদ্ধ হয় এবং তাকে সক্রিয় করে। * মায়োসিন লাইট-চেইন কিনেস এটিপি ব্যবহার করে মায়োসিন লাইট-চেইনকে ফসফরিলেটস (একটি ফসফেট গ্রুপকে এর সাথে আবদ্ধ করে) করে, যার ফলে তারা অ্যাক্টিন ফিলামেন্টের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। * রিসেপ্টর নিয়ন্ত্রিত নালিকা দ্বারা ক্যালসিয়ামকে সক্রিয়ভাবে কোষ থেকে বার করে দেওয়া হয়। একটি দ্বিতীয় বার্তাবাহক, আইপি৩, এই কাজটি করে। * ক্যালসিয়াম অপসারণ হওয়ার সাথে সাথে ক্যালসিয়াম-ক্যালমোডুলিন যৌগ মায়োসিন লাইট-চেইন কিনেস থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, ফসফোরিলেশন বন্ধ করে। * মায়োসিন ফসফেটেস মায়োসিনকে ডিফসফোরিলেট করে। যদি মায়োসিন একটি অ্যাক্টিন অণুর সাথে আবদ্ধ থাকে, তবে নিঃসরণ ধীর হয়, একে ল্যাচ অবস্থা বলে। এই পদ্ধতিতে, মসৃণ পেশি অনেক এটিপি ব্যবহার ছাড়াই কিছু সময়ের জন্য সংকুচিত থাকতে সক্ষম হয়। যদি মায়োসিন একটি অ্যাক্টিন শৃঙ্খলে আবদ্ধ না থাকে তবে এটি অ্যাক্টিনের সাথে আর এটির সম্বন্ধ থাকেনা। এটা জানা দরকার যে ক্রসব্রিজ চক্র চালানোর জন্য এটিপি এখনও প্রয়োজন, এবং ক্রিয়েটাইন ফসফেটের মতো কোনও সঞ্চয় থাকেনা। বেশিরভাগ এটিপি সবাত বিপাক থেকে তৈরি হয়, তবে কম অক্সিজেন ঘনত্বের সময়ে অবাত উৎপাদন হতে পারে। হৃদপেশি মানুষের হৃদযন্ত্রে পাওয়া যায়। বিপাকীয় পথ ধরে কার্বোহাইড্রেটের বিশ্লেষণ গ্লাইকোলাইসিস নামে পরিচিত। গ্লাইকোলাইসিসের শেষ পর্যায়ে উৎপন্ন হয় পাইরুভেট। এটি সবাত বা অবাত অবস্থার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন দিকে যেতে পারে। সবাত প্রক্রিয়ায় এটি ক্রেবস চক্রের মধ্য দিয়ে যায় এবং অবাত প্রক্রিয়ায় এটি কোরি চক্রের মধ্য দিয়ে যায়। কোরি চক্রে পাইরুভেট ল্যাকটেটে রূপান্তরিত হয়, এটি ল্যাকটিক অ্যাসিড গঠন করে, ল্যাকটিক অ্যাসিড পেশিকে অবসন্ন করে। সবাত পরিস্থিতিতে পাইরুভেট ক্রেবস চক্রের মধ্য দিয়ে যায়। ক্রেবস চক্র সম্পর্কে আরও জানতে অধ্যায় ২ এর কোষীয় শারীরতত্ত্ব পড়ুন। ডার্মাটোমায়োসাইটিস এবং পলিমায়োসাইটিস পেশির প্রদাহ সৃষ্টি করে। এগুলি বিরল ব্যাধি, যা প্রতি বছর ১,০০,০০০ জনের মধ্যে একজনকে প্রভাবিত করে। পুরুষদের তুলনায় মহিলারা বেশি আক্রান্ত হয়। যদিও ব্যাধির সূচনার সর্বোচ্চ বয়স ৫০-এর দশকে, কিন্তু ব্যাধিগুলি যে কোনও বয়সে ঘটতে পারে। লক্ষণ ও উপসর্গ — রোগীরা পেশি দুর্বলতার অভিযোগ করেন যটি সাধারণত কয়েক মাস ধরে চলতে থাকে, যদিও কিছু ক্ষেত্রে লক্ষণগুলি হঠাৎ আসে। আক্রান্ত পেশীগুলি শরীরের মধ্যভাগে থাকে (কব্জি বা পায়ে নয় যেমন নিতম্ব, কাঁধ বা ঘাড়ের পেশি। শরীরের উভয় পাশের পেশি সমানভাবে প্রভাবিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে, পেশিতে কালশিটে দেখা যায় বা পেশি কোমল হয়ে যায়। কিছু রোগীর গলনালী (গলা) বা খাদ্যনালীর (গলা থেকে পেটে যাওয়ার নালিকা) পেশি জড়িত থাকে, যার ফলে তাদের গিলতে সমস্যা হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, এর ফলে খাদ্যনালী থেকে খাবার ফুসফুসে চলে যায়, যার ফলে মারাত্মক নিউমোনিয়া হয়। ডার্মাটোমায়োসাইটিসে, ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা যায়, যদিও কখনও কখনও পেশির সমস্যা শুরু হওয়ার আগেই ফুসকুড়ি ঠিক হয়ে যায়। বিভিন্ন ধরণের ফুসকুড়ি হতে পারে, আঙ্গুল, বুকে এবং কাঁধে বা উপরের চোখের পাতায় ফুসকুড়ি দেখা যায়। বিরল ক্ষেত্রে, ডার্মাটোমায়োসাইটিসের ফুসকুড়ি দেখা যায় তবে মায়োপ্যাথি আর হয়না। কখনও কখনও এই রোগগুলির সাথে যুক্ত অন্যান্য সমস্যাগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বর, ওজন হ্রাস, আর্থ্রাইটিস, হাতের বা পায়ের আঙ্গুলগুলিতে ঠান্ডায় রঙের পরিবর্তন (রেনড উপসর্গ এবং হার্ট বা ফুসফুসের সমস্যা। বিকল্প নাম পেশির অবক্ষয়, পেশি ক্ষয়, ক্ষয় সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ পেশি ক্ষয় অপব্যবহারের ফলে হয়। যারা বসে বসে কাজ করে তাদের এবং প্রবীণ নাগরিকদের পরিশ্রম কম হওয়ার ফলে পেশীর গঠন নষ্ট হতে পারে এবং তাতে উল্লেখযোগ্য ক্ষয় সৃষ্টি হতে পারে। প্রচুর ব্যায়াম করলে পেশির এই ক্ষয় পূরণ হতে পারে। শয্যাশায়ী ব্যক্তিদের উল্লেখযোগ্য পরিমানে পেশি ক্ষয় হতে পারে। পৃথিবীর মহাকর্ষীয় টান থেকে মুক্ত মহাকাশচারীরা মাত্র কয়েক দিন ওজনহীন থাকার পরে তাদের হাড়ের ক্যালসিয়াম হ্রাস পায় এবং পেশীর গঠন নষ্ট হয়। রোগের ফলে যে পেশি ক্ষয় হয় তা সাধারণত দুই ধরনের হয়। একটি হল পেশিতে সংকেত সরবরাহকারী স্নায়ুর ক্ষতির ফলে ক্ষয়, এবং দ্বিতীয়টি পেশির নিজেরই অসুস্থতা। পেশিকে নিয়ন্ত্রণ করে এমন কিছু স্নায়ুর অসুখের উদাহরণ হল পোলিওমাইলাইটিস, পেশির পার্শ্ব কাঠিন্য (এএলএস বা লু গেহরিগের অসুখ এবং গুলেন বারি সিনড্রোম। প্রাথমিকভাবে পেশিকে প্রভাবিত করে এমন কিছু অসুখের উদাহরণের মধ্যে আছে পেশিগত পুষ্টির অভাব (মাসকুলার ডিস্ট্রোফি মায়োটোনিয়া কনজেনিটা এবং মায়োটোনিক ডিস্ট্রোফি। এছাড়া পাশাপাশি অন্যান্য জন্মগত, প্রদাহজনিত বা বিপাকীয় মায়োপ্যাথি পেশির অসুখের অন্তর্ভুক্ত। এমনকি সামান্য পেশি ক্ষয়ের ফলেও সাধারণত কিছু গতিশীলতা বা শক্তি হ্রাস পায়। *কিছু ক্ষয় যা সাধারণত বার্ধক্যের সাথে ঘটে *প্রান্তস্থ স্নায়ুর আঘাত (পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি) *পেশির পার্শ্ব কাঠিন্য (এএলএস বা লু গেহরিগের অসুখ) *পেশিগত পুষ্টির অভাব (মাসকুলার ডিস্ট্রোফি) পেশিগত পুষ্টির অভাব (মাসকুলার ডিস্ট্রোফি মাসকুলার ডিস্ট্রোফি (এমডি) হল বিরল উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া পেশির রোগের একটি বর্গ যেখানে পেশি তন্তুগুলি ক্ষতির প্রতি অস্বাভাবিকভাবে সংবেদনশীল। প্রাথমিকভাবে ঐচ্ছিক পেশী ক্রমাগত দুর্বল হয়ে পড়ে। পেশীগত ডিস্ট্রোফির শেষ পর্যায়ে, পেশী তন্তুগুলি প্রায়ই চর্বি এবং সংযোগকারী কলা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। কিছু ধরণের পেশিগত ডিস্ট্রোফিতে, হৃৎপিণ্ডের পেশী, অন্যান্য অনৈচ্ছিক পেশি এবং কিছু অঙ্গ প্রভাবিত হয়। পেশি প্রোটিন ডিস্ট্রোফিনের জিনগত ঘাটতির কারণে পেশিগত ডিস্ট্রোফির সবচেয়ে সাধারণ ধরন দেখা যায়। পেশিগত ডিস্ট্রোফির কোন নিরাময় নেই, তবে ওষুধ এবং চিকিৎসা রোগের গতিপথকে ধীর করে দিতে পারে। ঘুমের প্রাথমিক পর্যায়ে পেশিতে যে আকস্মিক টানের ঘটনা ঘটে তাকে বলা হয় একটি বিশাল হিপনিক জার্ক বা শুধুমাত্র হিপনিক জার্ক। এটিকে ঘুমের শুরু হিসাবেও উল্লেখ করা হয়েছে। এই বিষয় নিয়ে সামান্যই গবেষণা হয়েছে, কিন্তু এই নিয়ে কিছু তত্ত্ব উত্থাপন করা হয়েছে। জেগে থাকা অবস্থা থেকে সবে ঘুমোতে যাওয়ার অবস্থার মধ্যে, শরীরের তাপমাত্রা, শ্বাস-প্রশ্বাসের হার এবং পেশির গঠন সম্পর্কিত শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে। হিপনিক জার্ক পেশির শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনের ফলাফল হতে পারে। আরেকটি তত্ত্ব বলে যে জেগে থাকা থেকে ঘুমন্ত অবস্থায় রূপান্তর শরীরকে শিথিল করার সংকেত দেয়। কিন্তু মস্তিষ্ক এই শিথিলতাকে পতনের চিহ্ন হিসাবে ধারণা করতে পারে এবং তারপরে হাত ও পাকে জেগে ওঠার সংকেত দিতে পারে। ইলেক্ট্রোএনসেফালোগ্রাম গবেষণায় দেখা গেছে যে এই ঘুম শুরু হওয়া নিয়মিতভাবে প্রভাবিত করে জনসংখ্যার প্রায় ১০ শতাংশকে, মাঝে মাঝে ৮০ শতাংশকে এবং কদাচিৎ অন্য ১০ শতাংশকে। পেশির নড়াচড়া বা মোচড়ও র‍্যাপিড আই মুভমেন্ট (দ্রুত চোখের চলাচলের ঘুম) বা রেম ঘুমের পর্যায়ে ঘটতে পারে। এই সময় মানুষ স্বপ্নও দেখে। রেম পর্বের সময়, পেশির গঠন বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত ঐচ্ছিক পেশির কার্যকলাপ বন্ধ হয়ে যায়, কিন্তু কিছু ব্যক্তি সামান্য চোখের পাতা নড়া বা কান কুঁচকে যাওয়া বা সামান্য ঝাঁকুনি অনুভব করতে পারে। রেম আচরণগত ব্যাধি বা আরবিডি সহ কিছু মানুষ ঘুমের সময় আরও প্রচণ্ড পেশি ঝাঁকুনি এবং পেশির পূর্ণাঙ্গ কার্যকলাপ অনুভব করতে পারে। এর কারণ হল ঘুমের সময় তাদের পেশি শিথিল হয় না এবং ফলস্বরূপ, স্বপ্ন অনুযায়ী কাজ করতে থাকে। গবেষকরা মনে করেন, যে স্নায়বিক আত্মরক্ষামূলক বেড়া ঘুমের বিভিন্ন স্তরকে সংজ্ঞায়িত করে আরবিডি আক্রান্ত ব্যক্তিদের সেই বেড়া থাকেনা। মায়ো ক্লিনিক দ্বারা করা নতুন গবেষণা এবং স্লিপ মেডিসিনের ২০০৩ সালের জুলাইতে প্রকাশিত সংখ্যায় বলা হয়েছে যে মেলাটোনিন আরবিডি উপসর্গ কমাতে সাহায্য করতে পারে। :ঘুমের মধ্যে আকস্মিক টান, বা মায়োক্লোনিক ঝাঁকুনি এই ওয়েবসাইটে সহজে বোধগম্য ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে। :রেম আচরণগত ব্যাধি বা আরবিডি এবং আক্রান্তদের চিকিৎসা সম্পর্কে আরও জানুন। :বিভিন্ন ঘুমের ব্যাধি যেমন অনিদ্রা, অ্যাপনিয়া এবং নারকোলেপসি সম্পর্কে তথ্য দেখুন। :সাধারণত একটি স্নায়ু আবেগ একটি পেশী সংকোচন শুরু করে। একই সময়ে, পাল্টা একটি প্রতিরোধক পেশী শিথিল করার সংকেত পায় যাতে সংকোচনের বিরোধিতা না হয়। টিটেনাস টক্সিন শিথিলতা অবরুদ্ধ করে, তাই দুরকম পেশিই সংকুচিত হয়। টিটানির স্বাভাবিক কারণ হল ক্যালসিয়ামের অভাব, তবে অতিরিক্ত ফসফেট (ফসফেট-ক্যালসিয়াম অনুপাত উচ্চ) খিঁচুনি শুরু করতে পারে। :শিশুদের বটুলিসম (ফ্লপি বেবি উপসর্গ) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বটুলিসমের চারটি রূপের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ বটুলিসম (ব্যাকটেরিয়া কর্তৃক উৎপাদিত ব্যাধি)। :এটি মূলত খাদ্যবাহিত রোগ। যদি মুখে যায়, অধিবিষটি (টক্সিন) অন্ত্রে শোষিত হয়, সেখান থেকে রক্তে মেশে এবং তারপর স্নায়ুতন্ত্রে পৌঁছে যায়। এটি প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে। সাধারণত স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা বাহিত স্পন্দনকে এটি আটকে দেয়। এই স্পন্দন মোটর স্নায়ু দিয়ে পেশিতে গিয়ে পেশি সংকোচনকে সংকেত দেয়। স্পন্দনের রাস্তা বন্ধ হওয়ার ফলে পেশি শিথিল হয়ে কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং তার ফলে পক্ষাঘাত হয়। ;অ্যাক্টিন: একটি প্রোটিন যা মাইক্রোফিলামেন্ট নামে একটি দীর্ঘ পলিমার রড গঠন করে; পেশীর নড়াচড়া করতে মায়োসিনের সাথে বিক্রিয়া করে। ;এটিপি অ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেট" একটি নিউক্লিওটাইড যা অ্যাডেনোসিন থেকে আসে এবং পেশি কলায় স্থান পায়: কোষীয় প্রতিক্রিয়ার জন্য শক্তির একটি বড় উৎস এটি। ;হৃদপেশি: এটি একটি "অনৈচ্ছিক পেশি" হলেও এটি বিশেষ ধরণের একটি পেশী যা শুধুমাত্র হৃদযন্ত্রের মধ্যেই পাওয়া যায়। ;ক্লোস্ট্রিডিয়াম বটুলিনাম: এক ধরণের ব্যাকটেরিয়া বটুলিসম সৃষ্টি করে, গ্রাম রঞ্জনে স্পষ্টরূপে বর্ণিত (পজিটিভ এর অঙ্গসংস্থান রড আকৃতির, অবাত পরিস্থিতিতে বৃদ্ধি পায় এবং বীজগুটি (স্পোর) তৈরি করে। ;ক্লোস্ট্রিডিয়াম টেটানি: একটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ধনুষ্টঙ্কারের (লক জ) কারণ, গ্রাম রঞ্জনে স্পষ্টরূপে বর্ণিত, অঙ্গসংস্থান হল টেনিস র‍্যাকেট আকৃতির রড, অবাত পরিস্থিতিতে বৃদ্ধি পায় এবং বীজগুটি (স্পোর) তৈরি করে। ;কোরি চক্র: অবাত শ্বসনের সময় ল্যাকটিক অ্যাসিড তৈরি করে। ;শিরায় টান: একটি স্থানীয় পেশির খিঁচুনি যা কঠিন পরিশ্রমের পরে ঘটে। ;গ্লাইকোজেন: গ্লুকোজ যা শক্তি সঞ্চয়ের জন্য রূপান্তরিত হয়েছে। পেশিগুলি এই আকারে তাদের নিজস্ব ব্যবহারের জন্য শক্তি সঞ্চয় করে। ;ল্যাকটিক অ্যাসিড: পেশিতে ক্লান্তি সৃষ্টি করে। ;পেশি: সংকোচনশীল কলা যা ভ্রূণের জীবাণু কোষের মেসোডার্মাল স্তর থেকে উদ্ভূত হয়। ;পেশিগত ডিস্ট্রোফি: একটি বংশগত রোগ যা পেশী তন্তুগুলির ক্রমবর্ধমান ক্ষয় দ্বারা চিহ্নিত করা হয় ;মায়োসিন: তন্তুযুক্ত মোটর প্রোটিন যা অ্যাক্টিন ফিলামেন্টের সাথে চলাচল করতে এটিপি ব্যবহার করে। ;সারকোপ্লাজমিক রেটিকুলাম: মসৃণ-তলযুক্ত নলগুলি প্রতিটি মায়োফাইব্রিলের চারপাশে একটি জালক গঠন করে যা ক্যালসিয়াম আয়ন (CA+২) এর জন্য সংরক্ষণাগার এবং মুক্তি ক্ষেত্র হিসাবে কাজ করে। ;কঙ্কালের পেশি: এই "ঐচ্ছিক পেশি" টেন্ডন দ্বারা হাড়ের সঙ্গে যুক্ত হয় এবং কঙ্কালের গতিবিধি যেমন চলনকে প্রভাবিত করতে ব্যবহৃত হয়। ;মসৃণ পেশী: এই "অনৈচ্ছিক পেশি" অন্ননালী, পাকস্থলী, অন্ত্র, ব্রঙ্কি, জরায়ু, মূত্রনালী, মূত্রাশয় এবং রক্তনালীগুলির মতো অঙ্গ এবং কাঠামোর দেয়ালের মধ্যে পাওয়া যায়। ;মচকান: এমন আঘাত যা একটি প্রসারিত বা ছেঁড়া লিগামেন্টের কারণে হয়। ;পেশির ধকল: পেশি বা টেন্ডন সংযুক্তিতে আঘাত চ্যারিটিন; পেশি বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত এক ধরণের ওষুধ। *ভ্যান ডি গ্রাফ (২০০২ হিউম্যান অ্যানাটমি ষষ্ঠ সংস্করণ। ম্যাকগ্রা-হিল হায়ার এডুকেশন *উইন্ডমায়ার, পি.ডব্লিউ. রাফ, এইচ. স্ট্র্যাং, টি.এস ২০০৪ ভ্যান্ডার, শেরম্যান অ্যাণ্ড লুসিয়ানো'জ হিউম্যান ফিজিওলজি, দ্য মেকানিজম অফ বডি ফাংশন ৯ম সংস্করণ। ম্যাকগ্রা-হিল নিল এ. ক্যাম্পবেল, জেন বি. রিস "বায়োলজি ৮ম সংস্করণ" {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ব্যাকরণ, বানান এবং বিন্যাসের ভুল সংশোধন এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে উইকিবইয়ে নিবেদিত স্বেচ্ছাসেবকদের কাছ থেকে অনেক সহায়তা প্রয়োজন। যাইহোক, রক্ষণাবেক্ষণ এবং সংস্থায় আরও অন্যান্য অনেক কাজ রয়েছে যা সাধারণ ব্যবহারকারীদের দ্বারাও সম্পাদনা করা যেতে পারে। সাধারণ রক্ষণাবেক্ষণ প্রকল্পের সন্ধান শুরু করার জন্য একটি ভাল জায়গা হল উইকিবই:উইকিবই রক্ষণাবেক্ষণ]]। উইকিবই:কার্ড ক্যাটালগ অফিস বিভিন্ন সাংগঠনিক প্রকল্পের একটি কেন্দ্রীয় কেন্দ্র। বিভিন্ন টেমপ্লেট বার্তার একটি তালিকা যা সাহায্যের প্রয়োজন এমন একটি বইকে সংকেত দিতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা উইকিবই:টেমপ্লেট বার্তা]]য় অবস্থিত। আপনি যদি এমন কোনও বই খুঁজে পান যা সাহায্যের প্রয়োজন হয় তবে অন্যান্য ব্যবহারকারীদের সতর্ক করার জন্য উপযুক্ত টেমপ্লেটের সাথে এটি ট্যাগ করুন। আমরা এখানে কিছু সাধারণ পরিষ্করণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের কাজ নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি, তবে আমরা প্রশাসকদের জন্য সংরক্ষিত কাজ বাদ দিবো। যখনই আপনি একটি রক্ষণাবেক্ষণ কর্ম সম্পাদন করেন, তখন সাধারণত এমন লোকেরা থাকে যাদের এটি সম্পর্কে জানা দরকার। আপনি যদি কোনও সমস্যার সাথে একটি পাতা খুঁজে পান তবে সেই সমস্যাটি তৈরি করা ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় একটি বার্তা ছেড়ে দেওয়া প্রায়শই ফলপ্রসূ হয়। যদি কোনও ব্যবহারকারী লাইসেন্সবিহীন চিত্র আপলোড করে তবে সেই ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় একটি বার্তা রেখে তাদের সেই সমস্যা সম্পর্কে সতর্ক করে দিন। সংক্ষেপে, মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কোনও বইয়ে অন্তর্ভুক্ত নয় এমন চিত্রগুলির একটি তালিকার জন্য বিশেষ:অব্যবহৃত চিত্র পরীক্ষা করতে পারেন। ন্যায্য ব্যবহার চিত্র যেগুলি কোনো বইতে অন্তর্ভুক্ত নয় সেগুলি সাধারণত দ্রুত মুছে ফেলার জন্য মনোনীত হতে পারে৷ {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) এগুলি সাধারণত একটা বাড়ির পরিবেশে দুটি প্রধান কারণে ব্যবহৃত হয়ে থাকে: ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রিন্টার ভাগাভাগি করা এবং একটা নির্দিষ্ট বেতার তরঙ্গের কম্পাঙ্কে অন্তর্জাল যোগাযোগ ভাগাভাগি করা। স্বভাবত, একের বেশি কম্পিউটারকে একসাথে নেটওয়ার্ক কেবল এবং রাউটারের (অথবা হাব/সুইচ) সাহায্যে হুকিং করে নেটওয়ার্ক সৃষ্টি করা হয়। ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কে বিভিন্ন ধরনের বেতার তরঙ্গের কম্পাঙ্ক ব্যবহৃত হয়। তারবিহীন জালবুনুনি ব্যবহারের সাধারণ কারণ (তারের যোগাযোগের তুলনায় * তারবিহীন জালবুনুনির খুবই স্পষ্ট এবং সাধারণভাবে ঘোষিত পার্থক্য হল যে, এতে তার লাগে না। * এই পদ্ধতি বিশেষভাবে কার্যকর যেখানে একটা নতুন পরিকল্পনা করা হচ্ছে এবং/অথবা যেখানে হাস্যকরভাবে অতিদীর্ঘ কেবল ব্যবহৃত হচ্ছে। * যদি জালবুনুনির যন্ত্রপাতি স্থানান্তরযোগ্য অথবা বারংবার স্থানান্তর করা হয়, তখন কেবল ছাড়া তারবিহীন জালবুনুনির প্রয়োজন হতে পারে। * বর্তমানে তারবিহীন জালবুনুনির ব্যান্ডউইথ বা ব্যান্ডের গতি তারযুক্ত জালবুনুনির তুলনায় নিম্নমানের। ভবিষ্যতে এর মানোন্নয়ন হতে পারে। এটা মনে রাখা দরকার যে, সাধারণভাবে বাড়িতে যে জালবুনুনির কাজ হয় (ওয়েবপেজ দেখা, ই-মেইল করা, কোনো কিছু ছাপা ইত্যাদি) সেক্ষত্রে খুব বেশি শক্তিসম্পন্ন ব্যান্ডপ্রস্থ ক্বচিৎ ব্যবহার হয়ে থাকে। যদি না তুমি (ভিডিয়ো শেয়ারিঙের মতো) নিবিড় ফাইল শেয়ারিং করো তো এতে কোনো সমস্যা হয় না। * যদি সেটআপ সঠিক না-হয় অথবা দুর্বল হয়, যে কেউ তোমার অজান্তে তোমার জালবুনুনিতে যা খুশি করতে পারে। * যদিও বেতার তরঙ্গ হল তড়িচ্চুম্বকীয় বিকিরণ, দূরত্ব বেশি হলে তার হ্রাস হয়। যদি তোমার জালবুনুনি বিস্তৃত ছড়ানো হয়, তাহলে একদম কিনারার সিগন্যালের পরিসরের অভিজ্ঞতা বিশ্বস্ততা ও গতির দিক থেকে দুর্বল হতে পারে। এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। ওয়ার ড্রাইভিং শব্দটি পিটে শিপলি দ্বারা তৈরি। এর অর্থ বেতার নেটওয়ার্কের চারপাশে খুঁজে বেড়ানো। ওয়াই-ফাই ওয়ারড্রাইভিং হলো অনিরাপদ ও উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই সংযোগ খুঁজে বের করার প্রযুক্তিগত ভাষা। ওয়ার্ডড্রাইভিং শব্দটি সাধারণত একটি নির্দিষ্ট এলাকায় উপলব্ধ ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক (জিপিএস-এর সাহায্যে) সংযোগ খুঁজে বের করতে এবং ভ্রমণ করে অনিরাপদ বা উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক শনাক্ত করতে ব্যবহার করা হয়। খুঁজে পাওয়া নেটওয়ার্ক সংযোগগুলিতে ব্যবহৃত নেটওয়ার্ক-সংক্রান্ত তথ্য পরিসংখ্যান সহ ওয়ারড্রাইভিং কার্যকলাপের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে অননুমোদিত সংযোগের অনৈতিক কার্যকলাপগুলি ওয়ারড্রাইভিং অন্তর্ভুক্ত করে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, তথ্য সংগ্রহের সুবিধা ও সক্ষমতা ব্যবহার করে কোনো নেটওয়ার্কে অনুপ্রবেশ ও ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করা হলেই সেটি ওয়ারড্রাইভিং আক্রমণের মধ্যে পড়ে। সতর্কীকরণ: এই পৃষ্ঠায় বর্ণিত প্রযুক্তিগুলি আপনার এক্তিয়ারে মধ্যে বেআইনি হতে পারে। এই পৃষ্ঠাটি শুধুমাত্র তথ্য দেবার জন্য। আরও তথ্যের জন্য অনুগ্রহ করে আপনার আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন। 'ওয়ারড্রাইভ' করতে, আপনার নিম্নলিখিত সরঞ্জামগুলির প্রয়োজন: * একটি কম্পিউটার (বিশেষত একটি ল্যাপটপ বা পকেট কম্পিউটার, কারণ এগুলি সহজেই বহন করা যায়) * একটি বাহ্যিক সর্বমুখী অ্যান্টেনা, যেমন ক্যান্টেনা (ঐচ্ছিক)। * বাহ্যিক একমুখী অ্যান্টেনা (ঐচ্ছিক)। আপনার স্নিফিং সফ্টওয়্যার লাগাবার এবং শুরু করার পরে, আপনার ওয়্যারলেস কার্ড সক্রিয় করতে হবে। এরপর আপনার জিপিএস অ্যাডাপ্টারটি কনফিগার করুন। তারপর আপনি যে এলাকায় অনুসন্ধান করতে চান সেখানে গিয়ে সক্রিয় ওয়াইফাই নেটওয়ার্কগুলির সংকেতগুলি বাছাই করুন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} আপনার যেসব সরঞ্জামের প্রয়োজন হবে সেগুলি নিচে দেওয়া হলো: * একটি এন-মেল চ্যাসিস মাউন্ট সংযোগকারী ::আপনার ওয়্যারলেস যন্ত্র থেকে তারের সংযোগের জন্য এক পাশে থাকবে এন-ফিমেল এবং অন্য পাশে তারের উপর ঝালাই করার জন্য একটি ছোট পিতলের স্টাব থাকবে। এই সরঞ্জামগুলি ইলেকট্রনিক্সের দোকানে বা ইন্টারনেট সরবরাহকারীদের কাছে পাওয়া যাবে আপনার অ্যান্টেনা সংযোগ করুন এর অধীনে নীচের তালিকাটি দেখুন)। আপনার আশেপাশের দোকানে বিভিন্ন দামেও আপনি এগুলি পেতে পারেন। * চারটি ছোট নাট এবং বোল্টু * একটু পুরু তার কয়েক হাত {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) একটি লেখার প্রকল্পের বিষয় এবং লক্ষ্য নির্ধারণ; ভিত্তি যার উপর একটি রচনা নির্মিত হয়। অথবা, দুই শব্দে বা কম: ধারণা আবিষ্কার। তারা আমার কাছ থেকে কি চায় অনেক লোক এই প্রশ্নটি দিয়ে কলেজ রচনা ক্লাস অ্যাসাইনমেন্ট শুরু করে, যদিও অনেকে এটি উচ্চস্বরে বলবে না। আচ্ছা, তারা আপনার কাছ থেকে কি চায়? প্রথমে নিজেকে প্রশ্ন করুন তারা" কে? অনেক লোকের জন্য একমাত্র সম্ভাব্য “তারা” হল প্রশিক্ষক, তবে এটি সম্পূর্ণ সত্য নয়। সেই প্রশিক্ষকের পিছনে রয়েছে প্রতিটি লেখার শিক্ষক যিনি প্রশিক্ষক ছিলেন; সেই শ্রেণীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার লক্ষ্য, যা বেশ নির্দিষ্ট হতে পারে; লেখার তাত্ত্বিক প্রশিক্ষক পড়তে পারেন; এবং অবশ্যই, আপনার ক্লাসের অন্যান্য লোকেরা যারা অবশ্যই পিয়ার রিভিশন গ্রুপে আপনার লেখা পড়বেন। অন্য কথায়, সন্তুষ্ট করার জন্য একক প্রশিক্ষকের পরিবর্তে, আপনার একটি শ্রোতা রয়েছে। সৌভাগ্যবশত, এই শ্রোতাদের মুখপাত্র হিসাবে আপনার প্রশিক্ষক আপনাকে বিভিন্ন ধরণের মানচিত্র দিয়েছেন অ্যাসাইনমেন্ট শীট। এটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এটি পড়ার পরে, এটি আবার পড়ুন, শুধুমাত্র এই সময় মূল পয়েন্টগুলি হাইলাইট করতে একটি রঙিন মার্কার ব্যবহার করুন যেমন এটি কখন, পৃষ্ঠার সংখ্যা, লেখার ধরন (জেনার শৈলী (এমএলএ, এপিএ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে, যেকোনো কিছু একটি উপাদান তালিকা অনুরূপ। যদি আপনার প্রশিক্ষক আপনাকে একটি বুলেটেড তালিকা দিয়ে থাকেন, তাহলে আপনি হোম ফ্রি। এটি সত্যই “তারা” চায়। যদি অ্যাসাইনমেন্টটি অস্পষ্ট হয় বা আপনার কাছে অপরিচিত শব্দ ব্যবহার করে তাহলে কী হবে? তা ঘটতে পারে। তারপরে আপনি যা করবেন তা হল প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন, বিশেষত ক্লাসে যখন প্রশিক্ষক প্রথমবারের জন্য অ্যাসাইনমেন্টের উপর যাচ্ছেন। এটি সুস্পষ্ট মনে হতে পারে, তবে কিছু শিক্ষার্থী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে অবশিষ্ট “ঠান্ডা থাকুন” মনোভাবের অবশিষ্টাংশ নিয়ে কলেজে প্রবেশ করে যেখানে কখনও কখনও, সবসময় নয়, তবে কখনও কখনও, প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করাকে “বোবা” বা “চুষে ফেলা” হিসাবে দেখা হয় এবং চোখের দ্বারা অভ্যর্থনা করা হয়। অন্য ছাত্রদের দ্বারা রোলিং বা খারাপ। একটি বিশ্ববিদ্যালয় আলাদা। প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হল সফল শিক্ষার্থীরা যা করে, এবং আপনি যদি প্রশ্নটি ভেবে থাকেন, সম্ভাবনা রয়েছে যে ক্লাসের অন্য অনেকেও এটি ভেবেছেন এবং কেউ কথা বলার জন্য কৃতজ্ঞ হবেন। প্রশিক্ষকও খুশি হবেন--প্রশ্নগুলির মানে হল যে আপনি মনোযোগ দিচ্ছেন এবং যত্ন নিচ্ছেন যে ক্লাসটি আপনার জন্য ভাল হয় কিনা। আপনি যে বিষয়ে লিখতে চান তাতে আপনার একরকম উন্নত জ্ঞান থাকবে। এটি খুব বেশি নাও হতে পারে, তবে এটি আপনাকে আপনার গবেষণার শুরুতে একটি স্প্রিং-বোর্ড দেবে। *উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার বিষয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হয়, তাহলে নেতাদের মূল নাম এবং সম্ভবত জড়িত কিছু জায়গা সম্পর্কে চিন্তা করুন: উইনস্টন চার্চিল, ডি-ডে, ব্লিটজক্রিগ। আপনি একটি বিষয় সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে হবে না, কিন্তু আপনি যদি আপনি ইতিমধ্যে কি জানেন সে সম্পর্কে চিন্তা করলে একটি বই না খুলেই শুরু করতে পারেন৷ আপনি সম্ভবত প্রথমে নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান বা তারিখগুলি জানেন না, তবে আপনি কোথায় শুরু করবেন তা জানতে পারবেন। *আরেকটি বিষয় যা আপনি বেছে নিতে পারেন তা হল জলবায়ু পরিবর্তন। নেতাদের মূল নাম এবং জড়িত কিছু পদ সম্পর্কে চিন্তা করুন: আল গোর, গাড়ি নির্গমন, পোলার আইসক্যাপস। আবার, আপনাকে একটি বিষয় সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে হবে না; আপনি শুধু আপনি ইতিমধ্যে কি জানেন সে সম্পর্কে চিন্তা করুন। আমার কি খুঁজে বের করতে হবে *একবার আপনার সাধারণ বিষয় হয়ে গেলে—যেমন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, উদাহরণস্বরূপ—এবং আপনি এটি সম্পর্কে ইতিমধ্যে যা জানেন তা প্রতিষ্ঠিত করেছেন, তারপরে আপনি এটি সম্পর্কে আরও জানতে চান তা নির্ধারণ করতে হবে৷ যেহেতু ডব্লিউডব্লিউআইআই আপনার প্রশিক্ষকের অ্যাসাইনমেন্টের উদ্দেশ্যে যে কোনও বিশদ বিবরণ সহ পড়া বা লেখার জন্য খুব বিস্তৃত বিষয়, তাই আপনাকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে আরও নির্দিষ্ট কিছুতে আপনার ফোকাস সংকীর্ণ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি বিষয় সম্পর্কে ইতিমধ্যে যা জানেন তা লেখার সময় আপনি "চিহ্ন" লিখে থাকতে পারেন। অতএব, আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে আপনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এর সময় কী ধরনের প্রতীক ব্যবহার করা হয়েছিল এবং আরও নির্দিষ্টভাবে, নাৎসিরা তাদের শত্রুদের চিহ্নিত করার জন্য কী ধরনের প্রতীক ব্যবহার করেছিল সে সম্পর্কে আরও জানতে চান। সুতরাং আপনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে একটি বই দেখেন, অথবা আপনি “দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চিহ্ন” গুগল করেন এবং আপনি জানতে পারেন যে নাৎসিদের মতে পরিধানকারীর অপরাধ কী ছিল তা রং এবং আকার নির্ধারণ করে। আপনি যদি এই মুহুর্তে সিদ্ধান্ত নেন যে আপনি এটিকে আপনার কাগজের নির্দিষ্ট বিষয় হতে চান, তাহলে আপনাকে প্রতীকগুলি সম্পর্কে যতটা শিখতে হবে তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এর সাথে সম্পর্কিত, তবে সতর্ক থাকুন যে এমনকি এই বিষয়টি খুব বড় হতে পারে। একটি ছোট কাগজের জন্য (অর্থাৎ ৫-১০ পৃষ্ঠা)। আপনার পরবর্তী গবেষণা সংকুচিত করা যেতে পারে, যাইহোক, নিজেকে নিম্নলিখিত কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে: কখন এবং কেন তারা ডিজাইন করা হয়েছিল? পরিধানকারী এবং নাৎসিদের জন্য এর কাজ কী ছিল? কি জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রতীক ছিল? কোন প্রতীক সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়েছিল এবং কেন? এবং তাই সেখান থেকে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট প্রশ্নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যা আপনি আপনার কাগজে উত্তর দিতে চান, সেই প্রশ্নের জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণা করুন এবং তারপরে লেখার প্রক্রিয়া শুরু করুন। *জলবায়ু পরিবর্তনের অন্য নমুনা বিষয়ে কথা বলা যাক। আপনি বিষয় সম্পর্কে ইতিমধ্যে যা জানেন তা লেখার সময় আপনি "ওজোন" লিখে থাকতে পারেন। অতএব, আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে আপনি ওজোন স্তর সম্পর্কে আরও জানতে চান। তাই আপনি জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে একটি বই দেখেন, অথবা আপনি গুগল এ “জলবায়ু পরিবর্তন কারণ” দেখেন এবং আপনি বিভিন্ন উৎসের মাধ্যমে ফিল্টার করে শিখেন যা তাদের প্রতিবেদনে পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারে বা নাও হতে পারে। আপনি কি কখনও বিভ্রান্তিকর ছিল এমন একটি চলচ্চিত্রের পূর্বরূপ দেখেছেন? আপনি ভেবেছিলেন যে আপনি মরুভূমিতে একটি দুঃসাহসিক কাজ করছে এবং তারা কীভাবে বেঁচে থাকে তা নিয়ে একটি সিনেমা দেখতে যাচ্ছেন এবং সিনেমাটি আসলেই পিঁপড়ার একটি পরিবার সম্পর্কে একটি তথ্যচিত্র। পরবর্তীতে যে হতাশা এবং ভুল বোঝাবুঝি হয় তা হল আপনার শ্রোতারা কেমন অনুভব করবে যদি আপনার বিষয় নির্দিষ্ট না হয় এবং যদি আপনার বাকি পেপারটি আপনার পরিচায়ক অনুচ্ছেদের প্রতিশ্রুতিতে ভাল না হয়, যা আপনার কাগজের বাকি অংশগুলির একটি পরিষ্কার পূর্বরূপ দিতে হবে। আপনার কাগজের মূল বিষয় হল আপনার শ্রোতাদের কাছে আপনার নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে বিশদ বিবরণ এবং তথ্য প্রকাশ করা। আপনি আপনার বিষয় সম্পর্কে যে নির্দিষ্ট প্রশ্নটির উত্তর দিতে চান তাই আপনার পুরো কাগজকে গাইড করবে। উত্তরটিকে কখনও কখনও একটি থিসিস বলা হয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসে আপনি যে লেখাগুলি করবেন তার বেশিরভাগই থিসিস-চালিত লেখা। একবার আপনি আপনার থিসিস কী তা জানলে, তারপরে আপনি নিশ্চিত করতে পারেন যে কাগজে থাকা সমস্ত কিছু কোনওভাবে এটির সাথে সংযুক্ত রয়েছে। লক্ষ্য হল আপনার কাগজ যেন একটি কর্দমাক্ত সমুদ্রের পরিবর্তে একটি স্ফটিক স্রোতের মতো দেখতে এবং শব্দ করে। আপনার গবেষণাপত্রে আলোচনা করতে আগ্রহী এমন অনেক বিষয় থাকতে পারে। যাইহোক, একটি কাগজ স্পষ্ট শোনাতে একটি ফোকাস (বা থিসিস) থাকতে হবে। একবার আপনার থিসিস হয়ে গেলে, নিচের কিছু বুদ্ধিমত্তার ধারনা আপনার বিষয়ের অধীনে কোনটি সবচেয়ে ভালো মানায় তা নির্ধারণ করতে সহায়ক হতে পারে। ব্রেনস্টর্মিং আপনাকে সাব-পয়েন্টগুলি প্রসারিত করতেও সহায়তা করবে। প্রতিটি বিষয়ের বিভিন্ন উপ-বিষয়গুলির বিকল্প রয়েছে, তবে সমস্ত উপ-বিষয় একসাথে যায় না। কোন উপ-বিষয়গুলি আপনি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করছেন এমন মূল প্রশ্নের উত্তর আপনাকে ঠিক করতে হবে। এমনকি যদি আপনি সত্যিই একটি নির্দিষ্ট উপ-বিষয়ের সাথে সংযুক্ত থাকেন যেটি কোনো সময়ে আপনি হবেন এটি কেটে ফেলুন! এটিকে খারাপ প্রেমিক বা গার্লফ্রেন্ড হিসাবে ভাবুন যাকে আপনি ছেড়ে দিতে পারবেন না, তবুও আপনি জানেন যে যেতে দেওয়া জড়িত প্রত্যেকের জন্য সেরা পছন্দ। সেই উপ-বিষয়টির সাথে ব্রেক আপ করুন এবং কখনই পিছনে ফিরে তাকাবেন না! অনেক সময় একজন প্রশিক্ষক আপনাকে একটি অ্যাসাইনমেন্টের জন্য আপনার বিষয় বেছে নেওয়ার বিকল্প দেবেন। এটি যে কারও জন্য একটি কঠিন কাজ হতে পারে। কখনও কখনও সবকিছুর পছন্দ এত বড় হয় যে আপনি শেষ পর্যন্ত লিখতে কিছু ভাবতে পারবেন না! যাইহোক, শুধু চারপাশে তাকান। কিছু আপনার আগ্রহের জন্ম দিতে বাধ্য এবং আপনার অ্যাসাইনমেন্টের জন্য আপনাকে একটি ভাল শুরু ধারণা দিতে বাধ্য। নিম্নলিখিতগুলির মধ্যে যেকোনও বিষয়গুলি সম্পর্কে লেখার জন্য অনুপ্রেরণা সহ সমৃদ্ধ উৎস হতে পারে: **অন্যান্য মিডিয়া (যেমন সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, টেলিভিশন, ইন্টারনেট-ব্রাউজিং, ইত্যাদি) **আপনার স্বপ্ন, বাস্তব জীবনের পেশাগত/ক্যারিয়ারের লক্ষ্য, ব্যক্তিগত ইচ্ছা/আকাঙ্ক্ষা, এমনকি যেগুলি আপনার ঘুমের সময় বা ড্রাইভিং করার সময় জানালার বাইরে তাকিয়ে থাকার সময় মাথায় আসে, সেগুলি প্রায়শই লেখার যোগ্য বিষয় বা ধারণা থাকতে পারে। **আপনি কে এবং যে অভিজ্ঞতাগুলি আপনার পরিচয় জানাচ্ছে সেগুলি সম্পর্কে চিন্তা করা বিষয়গুলি লেখার জন্য বা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে যোগাযোগ করার উপায় নিয়ে আসার জন্য একটি ফলপ্রসূ অনুশীলন হতে পারে। **ব্যক্তিগত আগ্রহ প্রিয় সাম্প্রতিক মুভি দ্য মার্টিন কারণ আমি বইয়ের শেষে কেঁদেছিলাম এবং একবারের জন্য সিনেমাটি ঠিক হয়ে গেছে। দেখার জন্য প্রিয় খেলা ফুটবল কারণ আমি খেলোয়াড়দের তত্পরতা, গতি এবং সহনশীলতার মাত্রা পছন্দ করি। আমি এটাও পছন্দ করি যে এটি অত্যধিক হিংসাত্মক নয় এবং এর আন্তর্জাতিক আবেদন রয়েছে। খেলার জন্য প্রিয় খেলা: ভলিবল কারণ আমি এটিকে সৈকত, গ্রীষ্ম, পরিবার এবং বন্ধুদের একত্রিত হওয়ার সাথে যুক্ত করি। প্রিয় টিভি শো সিএসআই কারণ আমি প্রতিবারই কিছু না কিছু শিখি—এটি এমন বিজ্ঞানের নির্দেশনা যা আমার কখনো ছিল না। আমি এটিও পছন্দ করি যে প্রধান চরিত্রটি সম্পর্কে উত্তেজিত হয় এবং বাগ সম্পর্কে সবকিছু জানে বলে মনে হয়। ননফিকশনের প্রিয় অংশ জর্জ কার্লিনের ব্রেন ড্রপিংস কারণ জর্জ ইংরেজি ভাষা, সমাজ এবং নিষিদ্ধ বিষয়গুলিকে ব্যবচ্ছেদ করার সময় হাস্যকর। প্রিয় জনপ্রিয় কথাসাহিত্যের বই: হ্যারি পটার সিরিজ কারণ এটি চতুর এবং এটি আমাকে পরিবহন করে। এছাড়াও, আমি এটি পছন্দ করি কারণ এটি বাচ্চাদের পড়তে পছন্দ করে। প্রিয় ম্যাগাজিন বিনোদন সাপ্তাহিক কারণ আমি আমার খারাপ সময়ে জনপ্রিয় সংস্কৃতি উপভোগ করি এবং সেই ম্যাগাজিনের লেখকরা পপ সংস্কৃতি সম্পর্কে স্মার্ট এবং উত্তেজক হতে পরিচালনা করে। প্রিয় ধরনের সঙ্গীত লেডি গাগা কারণ তিনি সঙ্গীতে প্রতিভাবান, এবং তার গান আমার জীবনের সাথে সংযুক্ত। প্রিয় ধরনের অবকাশ সৈকত কারণ আমি খুব তাড়াতাড়ি উঠে সূর্যোদয় দেখতে সমুদ্র সৈকতে হাঁটতে পছন্দ করি, কারণ আমি সামুদ্রিক খাবার, সমুদ্রের বাতাস, লবণাক্ত জল, বালি, সূর্য, সমুদ্র উপেক্ষা করে ছাদে সকালের নাস্তা পছন্দ করি, কারণ আমি সমুদ্র উপেক্ষা করে বারান্দায় রাতের খাবার পছন্দ করুন; আমি ঢেউ এবং সমুদ্রের অবিরাম চলাচল পছন্দ করি। প্রিয় ধরনের খাবার এশিয়ান কারণ আমি সব ধরনের সবজি পছন্দ করি, সত্যিই গরম খাবার উপভোগ করি এবং চপস্টিক দিয়ে খাওয়ার অভিজ্ঞতা পছন্দ করি। **নিয়মিতভাবে আপনার ধারণা এবং আবেগের ট্র্যাক রাখুন। এই চিন্তাগুলি একটি অ্যাসাইনমেন্টের জন্য সূচনা বিন্দু হতে পারে বা কাগজটিকে আরও কার্যকর করার জন্য প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত বিশদ সরবরাহ করতে পারে। প্রচুর গবেষণার মাধ্যমে, একটি জার্নাল রাখা ব্যক্তিগত বা একাডেমিক কাগজপত্রের জন্য আপনার লেখাকে সাহায্য করতে প্রমাণিত হয়েছে। আপনার চারপাশের জিনিসগুলির প্রতিফলন এবং সেইসাথে আপনি ক্লাসে যে বিষয়গুলি পড়েন এবং কথা বলেন তা আপনাকে আপনার লেখার দক্ষতা উন্নত করার জন্য আপনাকে যে দিকে যেতে হবে তা নির্দেশ করবে। *পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী ইত্যাদির সাথে আলোচনা। **“মেরুদন্ড নিচে তাকাচ্ছে”: লাইব্রেরিতে যান। আপনি যে বিষয়ে লিখতে যাচ্ছেন তার তাকগুলির মধ্যে দাঁড়ান। এই বইগুলির মেরুদণ্ডের দিকে তাকিয়ে থাকা বা পড়া প্রায়শই একটি বা দুটি অনুপ্রেরণা শুরু করতে পারে। *আপনার কাগজের শুরু স্থাপন করুন *একটি সহায়ক কাগজে আপনার ধারণা সংগঠিত করুন *লিখিতভাবে নিজেকে প্রকাশ করার অভ্যাস করুন তালিকা লেখককে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করতে দেয়: এগিয়ে যাওয়ার আগে একটি বিষয়ের জন্য আপনার কাছে পর্যাপ্ত তথ্য আছে কিনা তা নির্ধারণ করা: আপনার বিষয়কে সংকুচিত করার পরে, সবকিছুর সাথে একটি তালিকা তৈরি করুন বিষয়টি সংকুচিত করা: উদাহরণস্বরূপ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিষয়ে লিখলে, ফোকাসটি বিশ্বযুদ্ধের একটি নির্দিষ্ট উপাদানের উপর হতে হবে বা সেখানে প্রচুর তথ্য থাকবে। বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে আপনি যা জানেন তার একটি তালিকা তৈরি করুন। তারপর সেই বিষয়গুলিকে অতিক্রম করে কোন বিষয়ে আপনার আগ্রহ সবচেয়ে বেশি তা স্থির করুন যেগুলি আপনার অতটা আগ্রহী নয়৷ **তালিকার অনুরূপ, শুধুমাত্র এই ক্ষেত্রে আপনি আপনার বিষয় এবং/অথবা অ্যাসাইনমেন্ট সম্পর্কে চিন্তা করার প্রেক্ষাপটে আক্ষরিক অর্থে এমন কিছু লিখতে শুরু করেন যা আপনার মনে আসে। **৫-১০ মিনিটের ঘুম মনকে পুনরুজ্জীবিত করতে এবং লেখার সাথে যে উত্তেজনা আসে তা থেকে মুক্তি দিতে আপনাকে যথেষ্ট শিথিল করতে সাহায্য করতে পারে। **এমন একটি জায়গা খুঁজে বের করা যেখানে আপনি ৫-১০মিনিটের জন্য নীরবে বসে থাকতে পারেন এবং কেবলমাত্র আপনার শ্বাস-প্রশ্বাস ছাড়া আর কিছুতে ফোকাস না করা একটি আশ্চর্যজনকভাবে কার্যকরী উপায় হতে পারে লেখার আগে আপনার মনে "শব্দ স্তব্ধ করার" একটি আশ্চর্যজনকভাবে কার্যকর উপায়, যা আপনাকে কাজটিতে আরও ভালভাবে ফোকাস করতে দেয়। **কোনো বিষয়ে বা লেখার সময় আটকে গেলে, মাইনসুইপারের মতো সাধারণ কিন্তু পুনরাবৃত্তিমূলক কম্পিউটার গেম খেলা মনকে শিথিল করতে সাহায্য করতে পারে (অর্থাৎ এটি এক ধরনের ধ্যান হিসেবে কাজ করে)। **প্রাক-লেখার এই ফর্মটি সংগঠনের দিকে আরও বেশি করে তৈরি। এটি আপনার চিন্তাগুলিকে একটি নির্দিষ্ট মূল বিন্দু এবং সমর্থনকারী বিশদে গোষ্ঠীভুক্ত করে৷ তাই "ব্যাজ" বিষয় ব্যবহার করে রূপরেখাটি নিম্নরূপ হবে: ক. ১৯৩৮ সালে ক্রিস্টালনাখ্টকে অনুসরণ করে **২. রেশন দেওয়ার জন্য প্রয়োজন ক. প্রথমে সমস্ত ইহুদিরা হলুদ তারা পরত ১. পিছনে হলুদ ত্রিভুজ সহ রঙিন ত্রিভুজ ক্লাস্টারিং হল প্রাক-লেখার প্রাথমিকভাবে চাক্ষুষ রূপ। আপনি পৃষ্ঠার মাঝখানে লিখিত একটি কেন্দ্রীয় ধারণা দিয়ে শুরু করেন। তারপরে আপনি মূল ধারণা তৈরি করতে পারেন যা কেন্দ্রীয় ধারণা থেকে উদ্ভূত হয়। এই ক্ষেত্রে, আপনি বিষয়টিকে "ব্যাজ" পর্যন্ত সংকুচিত করেছেন৷ সেই কেন্দ্রীয় ধারণা থেকে উদ্ভূত ধারণাগুলি কেন্দ্রীয় ধারণার সাথে সম্পর্কিত, তবে সেই ধারণার বিভিন্ন দিক। একবার মূল ধারণাগুলিতে আপনার লেখার জন্য পর্যাপ্ত তথ্য ধারণ করা হলে, আপনি নির্ধারণ করতে পারেন যে আপনি আপনার কাগজে ধারণাগুলিকে কী ক্রমে উপস্থাপন করবেন। স্টোরিবোর্ডিং ক্লাস্টারিং-ব্রেনস্টর্মিংয়ের মতো একইভাবে কাজ করে। যদিও এর সুনির্দিষ্ট সুবিধা রয়েছে। স্টোরিবোর্ডিং-এ, হলিউডের চিত্রনাট্য যেভাবে সংগঠিত হয় সেভাবে নোট কার্ডে ধারণাগুলো লেখা হয়। এই উদাহরণে, আপনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রতীক/ব্যাজ সম্পর্কে আপনার সংগ্রহ করা তথ্য লিখতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার গবেষণায় বলুন, আপনি ব্যাজের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের তথ্য পান। আপনি একটি নোট কার্ডে সেই সমস্ত তথ্য লিখতে পারেন, তবে নিশ্চিত করুন যে আপনি তথ্যগুলি কোথা থেকে এসেছে তা একটি নোট করেছেন যাতে আপনি সহজেই ফিরে যেতে পারেন এবং আপনার উত্সগুলি পরীক্ষা করতে পারেন এবং সঠিকভাবে উদ্ধৃত করতে পারেন৷ পরবর্তী নোট কার্ড অন্য একটি বিষয় কভার করবে, বলুন, ব্যাজের ধরন এবং সেই ব্যাজের কর্মসংস্থান। পরবর্তী কার্ড তাদের ব্যবহারের শুরু, এবং তাই কভার করতে পারে। এমনকি ৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য প্রাক-লিখন আপনাকে একটি কাগজের বিষয় সম্পর্কে আপনি ইতিমধ্যে কী জানেন তা প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করতে পারে, সেইসাথে আপনি একটি কাগজ নিয়ে কোথায় যেতে চান (যেমন আপনি কী জানতে চান) আবিষ্কার করতে সহায়তা করতে পারে। এটি করা প্রায়শই আপনাকে ভাসা ভাসা এবং/অথবা জাগতিক প্রতিক্রিয়া থেকে বিরত রাখতে সহায়তা করতে পারে। প্রাক-লিখন আপনাকে অ্যাসাইনমেন্ট বা আপনার বিবেচনার দ্বারা উত্থাপিত প্রশ্নের শক্তিশালী, চিন্তাশীল এবং স্পষ্ট উত্তর খুঁজে পেতে সহায়তা করতে পারে। এটি আপনাকে লেখার কাজের মধ্যে ব্যক্তিগত আগ্রহের সেই সম্ভাব্য ক্ষেত্রগুলিকে প্রকাশ করতে পারে: কথা বলার পদ্ধতিতে, প্রাক লেখা আপনাকে আপনার বিষয়ের প্রসঙ্গে নিজেকে "আবিষ্কার" করতে সক্ষম করে। এটি আপনাকে প্রতিক্রিয়াগুলি কমিয়ে দিতেও সাহায্য করতে পারে ধারণাগুলিকে স্বল্প-মেয়াদী স্মৃতি থেকে দীর্ঘমেয়াদী বা লিখিত স্মৃতিতে স্থানান্তর করতে যাতে আপনি যা বলতে চান তা মনে করার চেষ্টা করার পরিবর্তে আপনি লেখার কাজে যেতে পারেন। অর্থাৎ, আপনার চিন্তাভাবনা প্রায়শই আরও স্পষ্ট এবং ভালভাবে ফোকাস করা হয় যখন প্রকৃত লেখায় নিযুক্ত থাকে। যেমন, প্রাক-লিখন একটি হাতিয়ার হিসাবে কাজ করতে পারে যাকে সাধারণভাবে "লেখকের ব্লক" বলা হয় তা বন্ধ বা ভাঙার জন্য। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই পৃষ্ঠাটিতে একটি ওয়াইফাই হটস্পট কনফিগার করার বিষয়ে সাধারণ তথ্য প্রদান করা হলো। ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের জন্য হার্ডওয়্যার এবং কিছু সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। খুব কম করে হলেও নিম্নলিখিত সামগ্রীগুলির প্রয়োজন হয়: * একটি রাউটার — এটিকে সাধারণত একটি উচ্চ গতির ইন্টারনেট সংযোগের সাথে সংযোগ করে এবং ইন্টারনেটের সাথে নেটওয়ার্কের যোগাযোগ পরিচালনা করে। আপনি যদি এমন একটি নেটওয়ার্ক নিয়ে কাজ করেন যা ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত নয় যদিও এটি বিরল তাহলে একটি সুইচ অথবা হাব ব্যবহার করা হতে পারে। আপনি যদি শুধুমাত্র দুটি কম্পিউটারকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত করেন (একটি "বিশেষ" নেটওয়ার্ক) তাহলে শুধুমাত্র অ্যাডাপ্টারের প্রয়োজন হবে। * নেটওয়ার্কে প্রতিটি মেশিনের জন্য অ্যাডাপ্টার — এগুলি ডেস্কটপ কম্পিউটারের জন্য এক্সপানশন কার্ড এবং ল্যাপটপের জন্য PCMCIA কার্ড। আপনার বিস্তৃতির জন্য বড় এলাকা থাকলে, আলাদা অ্যান্টেনা এবং/অথবা অ্যাক্সেস পয়েন্টের প্রয়োজন হতে পারে। নেটওয়ার্কের সমস্ত কম্পিউটারের একটি অপারেটিং সিস্টেম সংস্করণ (উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস, লিনাক্স, ইত্যাদি) থাকতে হবে যা ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং এর সাথে আদন-প্রদান করতে পারে। * উইন্ডোজ-৯৮ থেকে সমস্ত উইন্ডোজের ক্ষেত্রে এই ক্ষমতা কিছুটা রয়েছে। ৯৮, এমই এবং ২০০০-এর জন্য অতিরিক্ত সফটওয়্যার এবং ড্রাইভার প্রয়োজন। মাইক্রোসফ্টের থেকে সর্বশেষ হালনাগাদ সহ এক্সপি অনেক নেটওয়ার্ক কার্ডের সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করবে, ভিস্তা স্থানীয়ভাবে কাজ করতে পারে। * ম্যাক ওএস ৯ এর কিছু বেতার নেটওয়ার্কিং ক্ষমতা রয়েছে, ১০ স্থানীয়ভাবে কাজ করবে। * সাম্প্রতিকতম লিনাক্স কার্নেলের অন্তর্নির্মিত ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং ক্ষমতা রয়েছে। বেশিরভাগ ওয়্যারলেস রাউটারগুলিতে ৪টি ইথারনেট (হার্ডওয়্যারযুক্ত, প্রচলিত নেটওয়ার্কিং) পোর্ট থাকে। আপনার যদি এমন একটি মেশিন থাকে যা আপনি নতুন নেটওয়ার্কে যোগ করতে চান না বা করতে পারা যায় না, তাহলে এটিকে এবং রাউটারকে কাছাকাছি অবস্থানের কথা বিবেচনা করুন যাতে এটি একটি তারের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারে। অ্যাডাপ্টার, রাউটার এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক যন্ত্রাংশের দাম স্থান বিশেষে আলাদা হয়। ভাল পরামর্শ হলো সুপরিচিত একটি ব্র্যান্ডের থেকে জিনিসগুলি কেনার। বর্তমানে প্রভাবশালী তিনটি ব্র্যান্ডের নাম হলো ডি-লিঙ্ক, লিঙ্কসিস এবং নেটগিয়ার। একটি মৌলিক রাউটার-এবং-ক্লায়েন্ট সেটআপ ধরে নিলে, নিম্নলিখিত হার্ডওয়্যারের প্রয়োজন হবে: # প্রতিটি মেশিনের জন্য একটি ওয়্যারলেস অ্যাডাপ্টার (কিছু ল্যাপটপ অ্যান্টেনা তৈরি করেছে) # প্রতিটি মেশিনের জন্য একটি তারের এবং অ্যাডাপ্টার যা তার দিয়ে নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হবে। # আপনার ঘর এবং মেশিনের বিন্যাসের উপর নির্ভর করে, আপনার কিছু রিপিটারের প্রয়োজন হতে পারে। নিম্ন এই বিষয়ে ব্যাখ্যা করা হবে। সম্ভবত আপনার রাউটারকে আপনার মডেমের সাথে সংযোগ করতে হবে (যদি আপনার ইন্টারনেট সংযোগ না থাকে তবে আপনি এটিকে উপেক্ষা করতে পারেন)। যদি এটি আপনার পরিকল্পিত ব্যবহারের জন্য একটি কেন্দ্রীয় অবস্থানে থাকে, তাহলে আপনার সম্ভবত রাউটার এবং অ্যাডাপ্টার ছাড়া আর কিছুর প্রয়োজন হবে না। আপনি যদি মডেম স্থাপন করছেন এবং ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং করার পরিকল্পনা করছেন, তাহলে এটি একটি কেন্দ্রীয় অবস্থানে লাগানোর কথা বিবেচনা করুন। যদি না হয়, আপনি রাউটারে এটি পেতে আপনার বাড়িতে আরও তার দিয়ে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন, বা রাউটার থেকে দূরে বাড়ির অন্য অংশ থেকে একটি দুর্বল সংকেত গ্রহণ করতে পারেন। যদি সমস্যা হয়, আপনি একটি রিপিটার কিনতে পারেন। এটি আপনার বাড়ির দূরবর্তী কোণে আপনার বেতার সংকেত আনতে সক্ষম। পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে, বেতার সংকেতের শক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বেতার সংকেত এবং এর ব্যাপ্তি সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হলো: * বেতার সংকেত তুলনামূলকভাবে সহজেই শুষ্ক প্রাচীর বা দেয়ালের মধ্য দিয়ে যেতে পারে, কিন্তু যদি সংকেতটিকে বেশি সংখ্যক দেয়ালের মধ্য দিয়ে যেতে হয় তবে সংকেতটি দ্রুত হ্রাস পেয়ে দুর্বল হয়। * কার্বন মিশ্রিত দেয়ালের মধ্য দিয়ে বেতার সংকেত ভালভাবে চলাচল করতে পারে না। * জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার পাইপ দ্বারাও বেতার সংকেত ব্যাহত হতে পারে। * জল ব্যাপকভাবে বেতার সংকেতে বিকৃতি আনতে পারে। বেতার সংকেতে বিকৃতি হলে অ্যাকোয়ারিয়াম, সিঙ্ক এবং জলের পাইপগুলি বিবেচনা করুন। মনে রাখবেন, মানুষের শরীরের শতকরা ৬৬ভাগই জল। তাই মানুষের খুব ভীড় থাকলে বেতার সংকেত বিকৃত হবার সম্ভাবনা থাকে। এর মধ্যে বৃষ্টি বা আর্দ্রতাও রয়েছে। তাই বেতার সংকেতে বিকৃতি পেলে স্নানের ঘর বা অন্যান্য নিয়মিত ভেজা জায়গাগুলিও বিবেচনা করুন। আপনি যদি বাইরের কভারেজ চান (যেটি একটি ল্যাপটপের সাথে ভাল আবহাওয়ার সময় খুব সুন্দর হতে পারে আপনি যে দিকটি কভার করতে চান তার মুখোমুখি একটি জানালার কাছে রাউটার বা একটি রিপিটার রাখার কথা বিবেচনা করুন। বিল্ডিংয়ের বাইরের চারপাশে এবং সম্ভবত ভিতরেও কভারেজের জন্য রাউটার বা সিগন্যাল প্রচারকের জন্য আপনার বিল্ডিংয়ের উপরের তলাটি একটি চমৎকার জায়গা হতে পারে। বেশিরভাগ আবাসিক রাউটার লাগানো মোটামুটি সহজ এবং তাতে প্রয়োজনীয় চিহ্নগুলি দেওয়া থাকে। স্বাভাবিক সেটআপ হলো: # আপনার তারের বা ডিএসএল মডেম থেকে ইথারনেট (ডেটা) কেবলটি "WAN" পোর্টের প্লাগে লাগান (যদি আপনার মডেমে USB এবং ইথারনেট পোর্ট থাকে, তাহলে ইথারনেট পোর্ট ব্যবহার করুন এবং USB পোর্টের সাথে কিছু সংযুক্ত করবেন না)। # আপনি যে কম্পিউটারগুলিকে আপনার রাউটারে "LAN" পোর্টগুলির একটিতে হার্ড-ওয়্যার করতে চান তাতে প্লাগ করুন। যদি প্রতিটি কম্পিউটারে তারবিহীনভাবে সংযোগ করতে হয়, তাহলে এই ধাপটি এড়িয়ে যান। # যদি সম্ভব হয়, অ্যান্টেনা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন, বা এটির প্রভাব থেকে রক্ষা করুন। # প্রায় ১৫ সেকেন্ডের জন্য আপনার মডেম বন্ধ/আনপ্লাগ করুন। # এবার আপনার মডেমে বিদ্যুৎ সংযোগ করুন। # এরপর আপনার রাউটারে বিদ্যুৎ সংযোগ দিন। উপরের ধাপগুলি হতে পারে বা হতে পারে না এর ফলে রাউটার মডেম থেকে ইন্টারনেট সংযোগ পেতে পারে। এগুলি খুবই সাধারণ পদক্ষেপ, যা ব্যবহারকারীর ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানকারী DHCP ব্যবহার করলে কখনও কখনও কাজ করবে। যদি না হয়, রাউটারটি ম্যানুয়ালি কনফিগার করা আবশ্যক এবং এখানে তালিকাভুক্ত শুধুমাত্র তারের সংযোগগুলি ব্যবহারকারীর কাজে লাগবে। কয়েক সেকেন্ড পরে (সর্বাধিক রাউটারটি ডিফল্ট সেটিংস দিয়ে চালু হওয়া উচিত। রাউটার ডিফল্টগুলি নানাভাবে নিরাপদ নয়। তাই আপনার ওয়্যারলেস সুরক্ষা সেটিংস পরিবর্তন করার সুযোগ না পাওয়া পর্যন্ত অ্যান্টেনা সংযোগ বিচ্ছিন্ন অথবা অবরুদ্ধ রাখুন। বেশিরভাগ আবাসিক রাউটার একটি "ওয়েব-ভিত্তিক ইন্টারফেস" দ্বারা কনফিগার করা হয় (একটি ওয়েবপৃষ্ঠা যা আপনি ফায়ারফক্স বা IE বা আপনি ওয়েব সার্ফ করতে যা ব্যবহার করেন তা দেখতে পারেন)। এই ওয়েবপৃষ্ঠাটিতে ঢুকতে একটি বিশেষ ঠিকানা (একটি আইপি ঠিকানা বলা হয়) ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত ব্যবহারকারীদের ম্যানুয়াল বা "দ্রুত শুরু নির্দেশিকা"-তে বিস্তারিত ভাবে দেওয়া থাকে। ব্যবহারকারীর নাম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার কি করা হবে তাও তালিকাভুক্ত থাকে। যদি একটি "দ্রুত শুরু উইজার্ড" আসে, আপনি এটি অনুসরণ করতে পারেন বা এটিকে এড়িয়ে যেতে পারেন। যদি এড়িয়ে যান এই গাইডের বাকি অংশ অনুমান করে যে এটি উপস্থিত হয়নি বা এটিকে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। একবার রাউটারে লগ ইন করার পরে, প্রথম পদক্ষেপগুলির নিরাপত্তা জোরদার করা উচিত। নিচে দেখুন কম্পিউটার বন্ধ রেখে সম্প্রসারণ কার্ড স্থাপন করা করা উচিত। ল্যাপটপের জন্য PCMCIA কার্ড যে কোনও সময় লাগানো যেতে পারে। যদি অপারেটিং সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে সনাক্ত না করে এবং নতুন নেটওয়ার্কিং হার্ডওয়্যার স্থাপনা না করে, তাহলে এটির সাথে আসা ডিস্কটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। ! এক্সেস পয়েন্ট ডিফল্ট SSID ডিফল্ট আইপি ডিফল্ট পাসওয়ার্ড {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৯ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৯ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৯ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই অবস্থা অনুযায়ী উইকিবই ব্যবহারকারী]] {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) লিখেছেন সোয়েবুর রহমান সোয়েব অ্যাডভোকেট, কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতি বাংলাদেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অর্থঋণ আদালত আইন, ২০০৩ একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন। আইনটির ৩ ধারার ক্ষমতাবলে অন্যসব আইনের তুলনায় এ আইনটির প্রাধান্য রয়েছে। আবার ৬(১) ধারায় বলা হয়েছে যে, দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮-এর যতটুকু অংশ এ আইনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, ঠিক ততটুকুই এ আইনের অধীনে মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলায় এক বা একাধিক অর্থ ঋণ আদালত আছে। যুগ্ম জেলা জজ পর্যায়ের একজন বিচারক সাধারণত অর্থ ঋণ আদালতের বিচার কাজ করে থাকেন। সরকার এসব বিচার কাজ করার জন্য ২০০৩ সালে অর্থ ঋণ আদালত আইন প্রণয়ন করে। আইনানুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ আদায় সম্পর্কিত যাবতীয় মামলা এ আদালতে দায়ের করতে হয়। মামলা দায়েরের নিয়ম মামলার বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ আদায়ের জন্য অর্থঋণ আদালত আইনের ধারা ৮(১) অনুযায়ী আরজি দাখিলের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আদালতে মামলা দায়ের করতে পারবেন। এ ধরনের মামলার আরজিতে উপস্থাপন করতে হবে বাদী-বিবাদীর নাম, ঠিকানা, কর্মস্থল, বাসস্থানের ঠিকানা, দাবির সঙ্গে সম্পর্কিত সব ঘটনা, কোর্ট ফি প্রদানের উদ্দেশ্যে মামলার মূল্যমান, আদালতের এখতিয়ার আছে এ মর্মে বিবরণ এবং প্রার্থিত প্রতিকার। অন্যদিকে ওই আরজিতে দুটি তফসিল থাকবে। প্রথম তফসিলে থাকবে বিবাদীকে প্রদত্ত মূল ঋণ অথবা বিনিয়োগকৃত টাকার পরিমাণ; স্বাভাবিক সুদ/মুনাফা/ভাড়া হিসেবে আরোপিত টাকার পরিমাণ; দণ্ড সুদ হিসেবে আরোপিত টাকার পরিমাণ; অন্যান্য বিষয় বাবদ বিবাদীর ওপর আরোপিত টাকার পরিমাণ; মামলা দায়েরের আগ পর্যন্ত প্রণীত শেষ হিসাবমতে বিবাদী কর্তৃক বাদীর আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে ঋণ বা পাওনা পরিশোধ বাবদে জমাকৃত টাকার পরিমাণ; বাদী কর্তৃক প্রদত্ত ও ধার্য মোট এবং বিবাদী কর্তৃক পরিশোধিত মোট টাকার তুলনামূলক অবস্থান। দ্বিতীয় তফসিলে থাকবে, ওইসব স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি যা বন্ধক বা জামানত রেখে বিবাদী ঋণ গ্রহণ করেছিলেন। সে সম্পত্তির বিস্তারিত বিবরণ ও আর্থিক মূল্য সেখানে উল্লেখ করতে হবে এবং প্রত্যাশিত প্রতিকার চেয়ে একটি হলফনামা লিখে প্রদত্ত ঋণের অর্থ আদায়ের জন্য অর্থঋণ আদালতের বিচারক বরাবর এ মামলাটি দাখিল করা যাবে। সেই সঙ্গে মূল্যানুপাতিক কোর্ট ফি প্রদান করতে হবে। আরজিটি যথাযথ হলে অর্থঋণ মামলা হিসেবে নির্ধারিত রেজিস্ট্রারে অন্তর্ভুক্ত হবে। আর যেসব জেলায় এরকম আদালত নেই সেখানে যুগ্ম জেলা জজের আদালতে দাখিল করতে হবে ধারা ৪(৩) অনুসারে এবং দাখিলকৃত আরজি যথাযথ হলে আদালতের রেজিস্ট্রার নির্ধারিত নিবন্ধন বইতে ক্রমানুসারে তা অন্তর্ভুক্ত করবেন। মনে রাখতে হবে, এ আইনের মাধ্যমে গঠিত মামলায় বাদী ও বিবাদী নিজেদের আরজী-জবাবে (Pleadings) তাদের দাবির সমর্থনে কোনো সাক্ষ্য অথবা দলিল উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হলে আদালত সঙ্গত কারণ ও খরচ প্রদান ছাড়াই ওই সাক্ষ্য ও দলিল গ্রহণ না-ও করতে পারে। সুতরাং অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে এসব সাক্ষ্য ও দলিলপত্রাদি সংযুক্ত করতে হবে। প্রয়োজনে যেসব সাক্ষ্য অথবা দলিল বাদী অথবা বিবাদীর কাছে মজুদ নেই, সেসব সাক্ষ্য ও দলিলের সম্ভাব্য উৎসের বিবরণও আরজিতে উল্লেখ করতে হবে। কারণ এই আইনের ৬(৪) ধারায় বলা হয়েছে, আদালত চাইলে এ ধারার উপধারা ২ ও ৩ বিধান অনুযায়ী সংযুক্ত হলফনামাই মৌলিক সাক্ষ্য হিসেবে গণ্য হবে এবং আদালত চাইলে কোনো মামলার এরকম হলফনামাযুক্ত আরজি বা লিখিত জবাব ও সংশ্লিষ্ট দলিলাদি বিশ্লেষণ করে এবং কোনো সাক্ষীকে পরীক্ষা করা ছাড়াই একতরফাভাবে রায় বা আদেশ প্রদান করার ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, যে ক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি বন্ধক রাখা হয়, সে ক্ষেত্রে বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই মামলা দায়েরের পূর্বে ধারা ১২ এর বিধান সাপেক্ষে বন্ধককৃত সম্পত্তি নিলামের মাধ্যমে বিক্রয়ের চেষ্টা করতে হবে। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে ১২(৩) ধারায়। উক্ত ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিবাদীর কাছ থেকে কোনো স্থাবর সম্পত্তি বন্ধক রেখে অথবা অস্থাবর সম্পত্তি দায়বদ্ধ রেখে ঋণ প্রদান করলে এবং বন্ধক প্রদান বা দায়বদ্ধ রাখার সময় বন্ধকি বা দায়বদ্ধ সম্পত্তি বিক্রির ক্ষমতা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করা হয়ে থাকলে, তা বিক্রি না করে এবং বিক্রয়লব্ধ অর্থ ঋণ পরিশোধ বাবদ সমন্বয় না করে অথবা বিক্রির চেষ্টা করে ব্যর্থ না হয়ে এই আইনের অধীনে অর্থঋণ আদালতে কোনো মামলা দায়ের করা যাবে না।’ অর্থাৎ যদি কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে কোনো সম্পত্তি বিক্রির ক্ষমতা দিয়ে কোনো সম্পত্তি বন্ধক দেয়া হয়, তাহলে ওই আর্থিক প্রতিষ্ঠান সেই সম্পত্তি বিক্রি করে বিক্রয়লব্ধ অর্থ ঋণ পরিশোধ বাবদ সমন্বয় করার চেষ্টা করবে। এতেও যদি ঋণ না মেটে কিংবা সম্পত্তি বিক্রির চেষ্টা করে যদি প্রতিষ্ঠানটি ব্যর্থ হয়, কেবল তখনই অর্থঋণ আদালত মামলা দায়ের করা যাবে। এই আইনে বিবাদী মূল ঋণ গ্রহীতা কিংবা ঋণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তৃতীয় পক্ষ বন্ধকদাতা এবং তৃতীয় পক্ষ গ্যারান্টরকেও বিবাদী শ্রেণিভুক্ত করে মামলা করতে হবে। অর্থাৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান মূল ঋণগ্রহীতার (Principal debtor) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার সময় তৃতীয় পক্ষ বন্ধকদাতা (Third party mortgagor) বা তৃতীয় পক্ষ গ্যারান্টর (Third party guarantor) ঋণের সাথে সংশ্লিষ্ট থাকলে, তাদেরকেও পক্ষ করতে হবে। সমন জারি বিবাদী বা বিবাদীদের প্রতি সমন জারি করতে হবে। এই আইনের ৭ ধারায় সরাসরি, বিকল্প পদ্ধতি এবং অতিরিক্ত সমন জারির বিধান বর্ণিত আছে। অর্থাৎ আদালত অথবা ব্যক্তিগতভাবে সমন পাঠানো যাবে। বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠান যদি আদালতের মাধ্যমে সমন পাঠাতে চায়, সে ক্ষেত্রে আদালতের রেজিস্ট্রার নির্ধারিত নিবন্ধন বইয়ের ক্রমানুসারে তা প্রেরণ করবেন এবং আদালত কর্তৃক সমন ইস্যুর ১৫ দিনের মধ্যে জারি না হয়ে ফেরত এলে আদালত তার পরবর্তী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮-এর আদেশ-৫ নিয়ম-২০-এর বিধান অনুযায়ী সমন জারি করবে। আর ব্যক্তিগতভাবে হলে এ আইনের ৭(১) ধারার অতিরিক্ত বিধান হিসেবে বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইচ্ছা করলে নিজ খরচে নোটিশ জারি করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে আদালতের জারিকারক কর্তৃক সমন জারিকরণের প্রথমোক্ত অতিরিক্ত ব্যবস্থাটিও কার্যকর হবে। বর্তমানে সমন পাঠানোর জন্য এ আইনের ৭(১) ধারার ক্ষমতাবলে অনেক পত্রিকায় সমন লক্ষ্য করা যায়। সমন জারির পর, বিবাদীগণ ৯ ধারা অনুসারে ও ১০ ধারায় বর্ণিত সময়সীমার মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করবে এবং মামলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে। বিবাদী লিখিত জবাবের সঙ্গে দালিলিক প্রমাণাদি এবং সেই সঙ্গে একটি হলফনামা দাখিল করতে হবে। যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিবাদী লিখিত জবাব প্রদান না করে তাহলে একতরফাভাবে মামলা নিষ্পত্তি হয়ে যাবে। বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠান ১১ ধারা অনুসারে লিখিত জবাবের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত জবাব দাখিল করতে পারবে, কিন্তু বিবাদীর অতিরিক্ত জবাব দাখিলের কোনো সুযোগ নেই। ১৩(১) ধারা অনুসারে লিখিত জবাব দাখিলের পর আদালত উভয়পক্ষকে মৌখিক শুনানি শেষে কিংবা তাদের অনুপস্থিতিতে মামলার বিচার্য বিষয় গঠন করবে। আর বিচার্য বিষয় না থাকলে আদালত অবিলম্বে রায় প্রদান করবে। এছাড়াও মামলার শুনানীর জন্য ধার্য কোনো তারিখে যদি বিবাদী আদালতে অনুপস্থিত থাকে অথবা মামলা শুনানীর পর্যায়ে আদালত যদি তাকে প্রয়োজন মতো উপস্থিত না পায় তাহলে এক্ষেত্রে আদালত সে মামলা একতরফা সূত্রে নিষ্পত্তি করতে পারে। বিকল্প বিরোধ-নিষ্পত্তি অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩ সালের ৫ম অধ্যায়ে বৈঠক ও মধ্যস্থতার মাধ্যমে বিকল্প বিরোধ-নিষ্পত্তির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বিবাদী উপস্থিত হলে মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে এই আইনের ২২ ধারায়। উক্ত আইনের ২২ ধারায় বলা আছে যে, মামলায় বিবাদী পক্ষ লিখিত বক্তব্য পেশ করার পর আদালত ধারা ২৪-এর বিধানসাপেক্ষে মধ্যস্থতার মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে, মামলাটি, নিযুক্ত আইনজীবীগণ কিংবা আইনজীবী নিযুক্ত না হয়ে থাকে তাহলে পক্ষগণের নিকট প্রেরণ করবেন।উক্ত প্রেরিত মামলায় নিযুক্ত আইনজীবীগণ মামলার পক্ষগণের সহিত পরামর্শক্রমে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে অপর একজন আইনজীবী, যিনি কোন পক্ষ কর্তৃক নিয়োজিত নয় অথবা কোন অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, অথবা অন্য যে কোন উপযুক্ত ব্যক্তিকে মামলা নিষ্পত্তির উদ্দেশ্যে মধ্যস্থতাকারী হিসাবে নিযুক্ত করতে পারবে; তবে শর্ত থাকে যে, প্রজাতন্ত্রের কর্মে লাভজনক পদে নিযুক্ত কোন ব্যক্তি এই ধারার অধীন মধ্যস্থতাকারী নিযুক্ত হবার অযোগ্য হবে। মধ্যস্থতার কার্যক্রম গোপনে অনুষ্ঠিত হবে। মধ্যস্থতার পর মধ্যস্থতাকারী মধ্যস্থতার বিবরণ সম্বলিত একটি রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে হবে। আদালত, যে তারিখে মধ্যস্থতার মাধ্যমে মামলার বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য আদেশ প্রদান করবে, সেই তারিখ থেকে ৬০ (ষাট) দিবসের মধ্যে মধ্যস্থতা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে, যদি না আদালত উভয় পক্ষ কতৃর্ক লিখিত দরখাস্ত দ্বারা অনুরুদ্ধ হয়, অথবা কারণ উল্লেখপূর্বক স্বীয় উদ্যোগে, উক্ত সময়সীমা অনধিক আরো ৩০ (ত্রিশ) দিবস বর্ধিত করবে। এ ধরনের কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে কোনো সমঝোতা বা মধ্যস্থতা হয়ে থাকে তাহলে বিরোধ নিষ্পত্তির শর্তাবলি অন্তর্ভূক্ত করে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে এবং মধ্যস্থতাকারী ও আইনজীবীদের তা সত্যায়িত করতে হবে। ঐ সমঝোতা বা মধ্যস্থতার চুক্তির ভিত্তিতে আদালত একটি আদেশ বা ডিক্রী জারী করবেন। এই ধারার অধীন মধ্যস্থতার মাধ্যমে কোন মামলার নিষ্পত্তির আদেশ চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে এবং উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চতর আদালতে কোন আপীল বা রিভিশন দায়ের করা যাবে না। এই ধারার অধীন কোন মামলার বিরোধ মধ্যস্থতার মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়, তাহলে আদালত কালেক্টরের নিকট হতে আরজির উপর প্রদত্ত সমুদয় কোর্ট ফি ফেরত প্রদানের লক্ষ্যে বাদীর অনুকূলে একটি প্রত্যয়নপত্র প্রদান করবে এবং ইহার ভিত্তিতে বাদী প্রদত্ত কোর্ট ফি ফেরত পাবার অধিকারী হবে। এছাড়াও ৩৮ এবং ৪৪ক ধারাতেও জারির পর্যায়ে এবং আপীল, রিভিশনের যেকোনো পর্যায়ে মধ্যস্থার মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তির বিধানের সুযোগ রয়েছে। এই আইনের ৩৮ ধারায় বলা আছে যে, এই আইনের অধীন অর্থ ঋণ আদালত মামলায় প্রদত্ত ডিক্রীর ধারাবাহিকতায় জারী কার্যক্রম অব্যাহত থাকার যে কোন পর্যায়ে পক্ষগণ মধ্যস্থতার মাধ্যমে জারী মামলার বিষয়বস্তু নিষ্পত্তি করে আদালতকে অবহিত করতে পারবে এবং নিষ্পত্তির বিষয়ে আদালত সন্তুষ্ট হলে, আদালত উক্ত জারী মোকদ্দমা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করার আদেশ প্রদান করবে। এই আইনের ৪৪ক ধারায় বর্নিত আছে যে, আপীল বা রিভিশন কার্যক্রম অব্যাহত থাকার যে কোন পর্যায়ে পক্ষগণ মধ্যস্থতার মাধ্যমে আপীল বা রিভিশন মামলার বিষয়বস্তু নিষ্পত্তি করে আদালতকে অবহিত করতে পারবেন। আদালত উক্ত ধারার অধীন অবহিত হলে এবং নিষ্পত্তির বিষয়ে সন্তুষ্ট হলে, উক্ত আপীল বা রিভিশন মামলা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করিয়া আদেশ প্রদান করবেন। এই ধারায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে মধ্যস্থতার বিষয়টি নিশ্চিত করে বিবাদীকে সমান সুযোগ দেয়া হয়েছে, যা আইনটিকে ভারসাম্যপূর্ণ করেছে। পরে আর্থিক প্রতিষ্ঠান মামলায় যদি নিজের পক্ষে ডিক্রি পায় তাহলে আদালতের আদেশক্রমে বন্ধকি সম্পত্তি ধারা ৩৩ অনুযায়ী নিলামে বিক্রির মাধ্যমে প্রদত্ত ঋণের অর্থ সমন্বয় করতে পারবে বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠান। আর যদি মধ্যস্থতা কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তির প্রয়াস ব্যর্থ হয় তাহলে আদালত মধ্যস্থতা কার্যক্রমের পূর্ববর্তী অবস্থান হতে মামলার শুনানীর কার্যক্রম আরম্ভ করতে পারবেন। তবে আদালত মৌখিক যুক্তিতর্ক শুনতে বাধ্য নন। যদি আদালত দুই পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনে এবং সাক্ষ্য প্রমাণ যাচাই বাছাই করে বা সমাপ্ত হবার দশ দিনের মধ্যে রায় প্রদান করার বিধান রয়েছে এই আইনের ১৬ ধারায়। এই আইনের ১৬ ধারায় আরো বলা আছে যে, অর্থঋণ আদালতের রায়, আদেশ বা ডিক্রি চূড়ান্ত এবং এই রায়, আদেশ বা ডিক্রির বিরুদ্ধে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না। আদালতের আদেশ বা রায়ে ডিক্রিকৃত টাকা ৬০ দিনের মধ্যে যেকোনো একটা সময়সীমা নির্ধারণ করে তার মধ্যে পরিশোধের জন্য বিবাদীকে নির্দেশ প্রদান করবেন। এই আইনের ১৭ ধারায় মামলা নিষ্পত্তির সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে যা বিবাদী হাজির হলে ৯০ দিন এবং হাজির না হলে ৩০ দিনের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে হবে। তবে যথাযথ কারণ থাকলে ৯০ দিনের সঙ্গে আরও ৩০ দিন যোগ করা যাবে। একতরফা ডিক্রি প্রদান এবং রদের বিধান বর্ণিত হয়েছে ১৯ ধারায়। ডিক্রি জারির বিধান বর্ণিত হয়েছে ২৬ থেকে ৩৯ ধারায়। অর্থঋণ মামলার ডিক্রি মূলত টাকা আদায়ের ডিক্রি। তবে এই ডিক্রি জারি সংক্রান্ত নিলাম, গ্রেফতার ও দেওয়ানি আটক ইত্যাদি বিষয়ে কিছু বিধানাবলি সংযোজন করা হয়েছে। ডিক্রি জারি কার্যক্রমের ক্ষেত্রে অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩ এবং দেওয়ানি কার্যবিধির মধ্যে অসামঞ্জস্যতা দেখা দিলে অর্থঋণ আদালত আইনই প্রাধান্য পাবে। অর্থঋণ আদালতে বিবাদীর বিরুদ্ধে ডিক্রি হয় টাকা আদায়ের জন্য এবং বন্ধকী সম্পত্তি নিলাম বিক্রয়ের জন্য। বন্ধকী সম্পত্তি নিলাম বিক্রির ডিক্রি জারি করা যাবে বন্ধকী সম্পত্তি নিলাম বিক্রির মাধ্যমে এবং টাকার ডিক্রি জারি করা যায় দায়িককে দেওয়ানি কয়েদে আটক রাখার মাধ্যমে অথবা তার সম্পত্তি ক্রোক ও নিলাম বিক্রির মাধ্যমে বা উভয় পদ্ধতির মাধ্যমে। জারি মামলায় তৃতীয় পক্ষ দেওয়ানি কার্যবিধি আইনের বিধান মতে দাবি সম্বলিত আবেদন পেশ করলে ৩২(২) ধারা অনুসারে ডিক্রির অনাদায়ী অংশের ১০% জমা প্রদান করলে ৩২ ধারার বিধান মতে আদালত বিবেচনা করলে এই আবেদন মিস মামলা হিসেবে রেজিস্ট্রিভুক্ত হবে। অর্থঋণ আদালতের রায়, আদেশ বা ডিক্রি সকল বিবাদিগণের বিরুদ্ধে যৌথ ও পৃথকভাবে কার্যকর হবে। ডিক্রি জারির মামলা সব বিবাদি-দায়িকের বিরুদ্ধে একই সঙ্গে পরিচালিত হবে। কাউকে বাদ দেওয়া যাবে না। ডিক্রি জারির মাধ্যমে দাবি আদায় হওয়ার ক্ষেত্রে আদালত প্রথমে মূল ঋণ গ্রহীতার সম্পত্তি যতদূর সম্ভব আকৃষ্ট করবেন। মূল ঋণ গ্রহীতার সম্পত্তির পরও যদি দাবি আদায় না করা যায় তাহলে তৃতীয় পক্ষ বন্ধকদাতা ও তৃতীয় পক্ষ গ্যারান্টরের সম্পত্তি যতদূর সম্ভব আকৃষ্ট করার ব্যবস্থা করতে হবে। তৃতীয় পক্ষ বন্ধকদাতা ও তৃতীয় পক্ষ গ্যারান্টর যদি দাবি পরিশোধ করে তাহলে ডিক্রি তাদের অনুকূলে স্থানান্তরিত হবে এবং তারা মূল ঋণ গ্রহীতার বিরুদ্ধে তা প্রয়োগ করতে পারবেন। আপীল, রিভিশন এবং অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ এই আইনের ৪১, ৪২ এবং ৪৩ ধারায় যথাক্রমে আপিল ও রিভিশনের বিধানাবলি বর্ণিত আছে। আপীল এই আইনের ধারা-৪১ অধীনে ডিক্রীকৃত টাকার পরিমাণ ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা অপেক্ষা অধিক হয়, তাহলে হাইকোর্ট বিভাগে, এবং যদি ডিক্রীকৃত টাকার পরিমাণ ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা অথবা তদ্অপেক্ষা কম হয়, তাহলে জেলাজজ আদালতে আপীল দায়ের করতে হবে। আপীলকারী, ডিক্রীকৃত টাকার পরিমাণের ৫০% এর সমপরিমাণ টাকা আদালতে জমা করে আপীল দায়ের করতে হবে। তবে বিবাদী-দায়িক ইতিমধ্যে ১৯(৩) ধারার বিধান মতে ১০ দশ শতাংশ) পরিমাণ টাকা নগদ অথবা জামানত হিসাবে জমা করে থাকলে, অত্র ধারার অধীনে আপীল দায়েরের ক্ষেত্রে উক্ত ১০ দশ শতাংশ) টাকা উপরি-উল্লিখিত ৫০ পঞ্চাশ শতাংশ) টাকা হতে বাদ যাবে৷ তবে এক্ষেত্রে বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই ধারার অধীনে কোন আপীল দায়ের করলে, তাকে উপরি-উল্লিখিত নিয়মে কোন টাকা বা জামানত জমা দান করতে হবে না৷ আপীল নিষ্পত্তির সময়সীমা আপীল আদালত, আপীল গৃহীত হবার পরবর্তী ৯০ (নব্বই) দিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে এবং ৯০ (নব্বই) দিবসের মধ্যে আপীলটি নিষ্পত্তি করতে ব্যর্থ হলে, আদালত, লিখিতভাবে কারণ উল্লেখপূর্বক, উক্ত সময়সীমা অনধিক আরো ৩০ (ত্রিশ) দিবস বর্ধিত করতে পারবে৷ রিভিশন এই আইনের ধারা-৪২ অধীনে কোন আদালত, আপীলে প্রদত্ত রায় বা ডিক্রীর বিরুদ্ধে কোন রিভিশনের দরখাস্ত গ্রহণ করা যাবে না, যদি না দরখাস্তকারী, আপীল আদালত কর্তৃক প্রদত্ত বা বহালকৃত ডিক্রীর টাকার ৭৫% এর সমপরিমাণ টাকা, আপীল দায়ের কালে দাখিলকৃত ৫০% টাকাসমেত, উক্ত পরিমাণ টাকার স্বীকৃতি স্বরূপে সংশ্লিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানে, অথবা বাদীর দাবী স্বীকার না করলে জামানত স্বরূপে ব্যাংক ড্রাফট, পে-অর্ডার বা নগদায়নযোগ্য অন্য কোন বিনিমেয় দলিল (Negotiable Instrument) আকারে ডিক্রী প্রদানকারী আদালতে জমা করে উক্তরূপ জমার প্রমাণ দরখাস্তের সহিত আদালতে দাখিল করে৷ তবে বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে এই ধারার অধীনে রিভিশন দায়ের করলে, তাকে উপরি-উল্লিখিত নিয়মে কোন টাকা বা জামানত জমা বা দাখিল করতে হবে না৷ রিভিশন নিষ্পত্তির সময়সীমা উচ্চতর আদালত, রিভিশনের দরখাস্ত গৃহীত হবার পরবর্তী ৬০ (ষাট) দিবসের মধ্যে ইহা নিষ্পত্তি করবে, এবং ৬০ (ষাট) দিবসের মধ্যে রিভিশন নিষ্পত্তি করতে ব্যর্থ হলে, আদালত, লিখিতভাবে কারণ উল্লেখপূর্বক, উক্ত সময়সীমা অনধিক আরো ৩০ (ত্রিশ) দিবস বর্ধিত করতে পারবে। সুপ্রীমকোর্টের আপীল বিভাগে আপীল এই আইনের ৪৩ ধারার অধীনে হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক আপীল বা রিভিশনে প্রদত্ত কোন রায়, ডিক্রী বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীল বিভাগে আপীল দায়েরের জন্য ঋণ গ্রহীতা-বিবাদীকে আপীল বিভাগ অনুমতি প্রদান করার ক্ষেত্রে, সংগত মনে করলে, এই আইনের ৪২(১) ধারার অনুরূপ পদ্ধতিতে ডিক্রীকৃত টাকার অপরিশোধিত অবশিষ্টাংশের যে কোন পরিমাণ টাকা নগদ বাদী-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে অথবা জামানতস্বরূপ ডিক্রী প্রদানকারী আদালতে জমাদান করার আদেশ প্রদান করবে। অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের বিরুদ্ধ রীট মামলা অর্থঋণ আদালতের অন্তর্বর্তী আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না, সে ক্ষেত্রে রিট মামলা দায়ের করা যাবে। দিবস গণনার ক্ষেত্রে এই আইনের ৪৮ ধারার অধীনে দিবস গণনার ক্ষেত্রে কেবলমাত্র বিচারকের কার্যদিবস গণনা করা হইবে এবং সাময়িকভাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারকের কার্য দিবসও অনুরূপ গণনার অন্তর্ভুক্ত হইবে৷ {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) সৃজনশীল লেখার অনুশীলন আপনার লেখার দক্ষতা অনুশীলন করার একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে। কবিতা, কথাসাহিত্য এবং স্মৃতিকথা লেখা আপনাকে আপনার কল্পনা এবং পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতাগুলি ব্যবহার করার পাশাপাশি আপনার বর্ণনা, ব্যাকরণ এবং বিরামচিহ্নের দক্ষতা অনুশীলন করতে দেয়। যদিও আপনি একজন লেখক হিসাবে নিজেকে সন্দেহ করতে পারেন বা সৃজনশীল হওয়ার ধারণায় অস্থির বোধ করতে পারেন, নিজের উপর আস্থা রাখুন এবং জানেন যে আপনি ইতিমধ্যেই একজন সৃজনশীল লেখক হতে সজ্জিত। আপনার কাছে বলার মতো একটি গল্প আছে এবং নিম্নলিখিত অনুশীলনগুলি আপনার ব্যক্তিগত গল্পগুলি আবিষ্কার করতে এবং বলতে সহায়তা করবে। যদিও লেখার অন্যান্য ফর্মগুলি আপনাকে শুরু করার আগে বাহ্যিক উৎস থেকে গবেষণা করার জন্য বলে, সৃজনশীল লেখার জন্য আপনার এটির প্রয়োজন নেই। প্রায়শই নয়, সৃজনশীল লেখার প্রকল্পগুলির জন্য শুধুমাত্র আপনার প্রকল্পটি মোকাবেলা করার জন্য আপনার স্মৃতি এবং কল্পনা ব্যবহার করতে হবে। গবেষণা না করেই বসে বসে লেখার এই ক্ষমতা আপনাকে যখনই ইচ্ছা লেখার অনুশীলন করতে দেয়। আপনি আপনার কফি বিরতিতে বা বাস বা পাতাল রেলে যাত্রার সময় একটি কবিতা লেখার চেষ্টা করতে পারেন। আপনি আপনার প্রিয় শৈশব পোষা প্রাণী সম্পর্কে একটি স্মৃতিকথা লিখতে একটি বিকেল কাটাতে পারেন, অথবা আপনি একটি জার্নাল রাখতে শুরু করতে পারেন যেখানে আপনার দিনের ঘটনা, আবহাওয়া, আপনি যে বইগুলি পড়ছেন বা আপনি দেখতে চান এমন টেলিভিশন শোগুলি বর্ণনা করতে পারেন। সৃজনশীল এবং ব্যক্তিগত লেখার জন্য, সম্ভাবনাগুলি অফুরন্ত। এখন আপনি নিজেকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে আপনার কাছে লেখার মতো কিছু আছে কিনা, এবং সহজ উত্তর হল হ্যাঁ আপনার কাছে আছে! প্রতিদিন লেখার জন্য অসীম সংখ্যক বিষয় সরবরাহ করে, তা হোক বন্ধুর সাথে রাতের খাবার, আপনার কফির স্বাদ, বা আপনি একটি যাদুঘরে দেখেছেন এমন একটি চিত্রকর্মের সৌন্দর্য। এই বিভাগের কার্যকলাপগুলি আপনাকে আপনার সৃজনশীলতা শুরু করতে সাহায্য করবে এবং আপনি এটি জানার আগে আপনি কিছু দুর্দান্ত কবিতা, ছোট গল্প এবং স্মৃতিকথা লিখেছেন। অন্য যেকোনো ধরনের লেখার চেয়ে, কবিতা খুব কম শব্দ ব্যবহার করে ধারণা এবং আবেগ প্রকাশ করার বা গল্প বলার ক্ষমতার জন্য পরিচিত। যদিও কিছু কবিতা দীর্ঘ হতে পারে, সাধারণভাবে সর্বোত্তম কবিতা হল সেইগুলি যা আমাদের মানবজাতি এবং প্রকৃতিকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করে একটি দৃশ্য বা ঘটনাকে বিশদ বিবরণে পূর্ণ ছোট কবিতায় সংক্ষিপ্ত করে। এই কবিতা অনুশীলনের মাধ্যমে, আপনি ছোট কিন্তু নির্দিষ্ট কবিতা লেখার চেষ্টা করবেন। অন্য সব ধরনের লেখার মতো, কবিতার সবচেয়ে সফল অংশগুলি আমাদের স্পষ্টভাবে কল্পনা করতে সাহায্য করে যে কবি কংক্রিট চিত্র বা তথ্য ব্যবহার করে কী বিষয়ে কথা বলছেন। নিম্নলিখিত অনুশীলনগুলি আপনাকে স্পষ্ট বাক্য লেখার অনুশীলন করতে, ব্যাকরণ সম্পর্কে চিন্তা করতে এবং বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করে অনুশীলন করতে সহায়তা করবে, তবে সবচেয়ে মজাদার লেখা রয়েছে। তারপর একটি পৃথক কাগজে, একই কবিতা আবার লেখার চেষ্টা করুন, কিন্তু এই সময় বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করুন। কবিতাটি কীভাবে পরিবর্তিত হয় এবং বিরাম চিহ্নগুলি আপনাকে সাহায্য করতে পারে তা লক্ষ্য করুন। আপনি কবিতার দ্বিতীয় সংস্করণটি লেখার পরে, দুটি কবিতা লেখার জন্য কিছু মুহূর্ত এবং জার্নাল ব্যয় করুন। কোন কবিতা লেখা সহজ ছিল? এটা কি সহজ করে লিখতে হয়েছে? এই কবিতাটি কি আপনার ভালো লেগেছে এবং কেন? কোনটি পাঠকের পক্ষে বোঝা সহজ বলে মনে করেন? কেন? আপনি যখন জার্নাল করবেন তখন আপনার সামনে দুটি কবিতা আছে তা নিশ্চিত করুন যাতে আপনি সহজেই তাদের তুলনা করতে পারেন, আপনি দ্বিতীয় কবিতায় কোথায় বিরামচিহ্ন ব্যবহার করেছেন এবং প্রথম কবিতায় আপনি কী লিখেছেন তা কীভাবে স্পষ্ট হতে পারে বা হতে পারে তা লক্ষ্য করে। নীচে আপনি কিছু সাধারণ লেখার প্রম্পট পাবেন যা আপনাকে একটি আখ্যান বা স্মৃতিকথা লেখা শুরু করার অনুমতি দেবে। এই ধারায় লেখার সময় মনোযোগ কেন্দ্রীভূত রাখতে এবং একটি গল্প বলার কথা মনে রাখবেন। *"আপনার জীবনের উল্লেখযোগ্য কাউকে নিয়ে লিখুন।" *"আপনার জীবনের সবচেয়ে খারাপ/সেরা, সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ/উত্তেজনাপূর্ণ/বিরক্তিকর দিন সম্পর্কে লিখুন।" *"আপনি যদি কোনো ঐতিহাসিক/বিখ্যাত/কিংবদন্তী/ইত্যাদি ব্যক্তির সাথে কথা বলার সুযোগ পান, তাহলে আপনি কি বিষয়ে কথা বলবেন? কেন ব্যাখ্যা করুন।" একটি আখ্যান বা স্মৃতিকথা লেখার জন্য একটি সঠিক বা সর্বোত্তম উপায় নেই। যাইহোক, অন্যদের তুলনায় এই ধারায় লেখার আরও ভাল উপায় অবশ্যই আছে। একটি "চমৎকার একটু কাজ প্রয়োজন এবং "অনেক পরিশ্রমের প্রয়োজন" বর্ণনামূলক লেখার অ্যাসাইনমেন্টের নিম্নলিখিত সংক্ষিপ্ত নমুনাগুলি পড়ুন! কারণ এটি একটি আখ্যান হওয়া উচিত, মনে রাখবেন যে লেখক একটি গল্প বলছেন। সম্পাদনা করার সময় সমস্ত ব্যাকরণ, বানান এবং বিরাম চিহ্নের ত্রুটিগুলি পরিষ্কার করা উচিত। আরও সাহায্যের জন্য মৌলিক লেখা/সম্পাদনা দেখুন। তাই বিষয়বস্তুর উপর ফোকাস থাকবে। অ্যাসাইনমেন্ট আপনার জীবনের উল্লেখযোগ্য কাউকে সম্পর্কে লিখুন।" আমি নিখুঁত স্পষ্টতার মধ্যে একটি বিশেষ লড়াই মনে রাখব। আমাদের ভালো দিনগুলোর একটি ছিল এটাই প্রথম সতর্কতা চিহ্ন হওয়া উচিত ছিল। আমি তাকে ফুলের বিছানা নিড়াতে সাহায্য করছিলাম, আগের রাতে আমার বয়ফ্রেন্ডের মায়ের সাথে যে কথোপকথন হয়েছিল তার কথা তাকে বলছিলাম। আমার এক বন্ধুর সাথে কীভাবে মিলন করতে হয় সে সম্পর্কে জেনিস আমার সাথে যে পরামর্শটি ভাগ করেছিল সে সম্পর্কে আমি তাকে বলা শেষ করেছিলাম, আমার মা খুব শান্ত হয়েছিলেন। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কিছু ভুল ছিল কি না কিন্তু সে তার পিওনি বিছানার মাঝখানে একটি জেদী ড্যান্ডেলিয়নের দিকে তাকাতে থাকল। সেদিনই আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমার মা আমার কাছে আসলে কতটা বোঝায়। আমি তার প্রতিক্রিয়া থেকে জানতাম যে সে অবমূল্যায়িত বোধ করেছে এবং যদিও আমাদের সমস্যা ছিল, আমিও জানতাম যে আমার একজন দুর্দান্ত মা আছে। তিনি সর্বদা আমার যত্ন নিতেন, আমার জন্য সরবরাহ করেছিলেন এবং একটি ছোট শিশু হিসাবে তিনি আমার সেরা বন্ধু ছিলেন। আমি এটা ফিরে চেয়েছিলাম এবং সেই দিন থেকে, আমরা দুজনে আরও ভাল যোগাযোগ করার এবং একে অপরকে আবার নতুন করে জানার জন্য কাজ করেছি। blockquote> নিম্নে একটি অ্যাসাইনমেন্টের জন্য লিখিত রচনাগুলির উদাহরণ দেওয়া হল যেখানে ছাত্রদেরকে তাদের সবচেয়ে খারাপ দিনের মধ্যে একটি দিন সম্পর্কে বর্ণনামূলক বর্ণনা লিখতে বলা হয়েছিল। (দ্রষ্টব্য: যদিও নীচের তিনটি উদাহরণের মধ্যে দুটিতে একটি থিম হিসাবে মৃত্যু রয়েছে, ব্যক্তিগত আখ্যান এবং স্মৃতিকথাগুলি একজনের জীবনের ছোট, কম নাটকীয় ঘটনাগুলি সম্পর্কে সহজেই লেখা যেতে পারে।) আনন্দের সাথে প্রি-স্কুলে পৌঁছে, আমি আমার ভালভাবে প্রস্তুত পাঠ শেখানোর জন্য প্রস্তুত হলাম, শুধুমাত্র এটি আবিষ্কার করতে যে সেখানে অন্য একজন সহপাঠী তাকে পাঠ শেখাচ্ছে। আমি এটা বিশ্বাস করতে পারিনি! আমি জানতাম যে আমি সঠিক তারিখ লিখেছি, কিন্তু কিছু ভুল হয়েছে। নিয়মিত শিক্ষকদের সেদিন আমাকে পূরণ করার সময় ছিল না, তাই আমার সুন্দরভাবে তৈরি করা পাঠ শেখানোর পরিবর্তে, আমি রাগান্বিত তুষারপাতের মধ্যে পাহাড়ের পিছনের দিকে ছুটে যাই। আমার মুখ দিয়ে অশ্রু ঝরছে, আমি আস্তানায় ফিরে এলাম। আমি আমার ক্লাঙ্কি কাঠের খড়ম পরেছিলাম এবং সিঁড়ি দিয়ে দৌড়েছিলাম যেমন আমি আগে হাজার বার করেছি। কিন্তু আমি পিছলে গেছি blockquote> পরে যখন আমি আমার জায়গায় ফিরে আসি তখন আমি বুঝতে পারি যে আমি এত তাড়াতাড়ি চলে গিয়েছিলাম যে আমি নিজেকে ঘরের বাইরে আটকে রেখেছিলাম। ততক্ষণে বৃষ্টি থেমে গেছে, যদিও, তাই আমি আমার বারান্দায় একটা লন চেয়ারে কিছুক্ষণ বসে আছি। তারপরে আমি তাকাই এবং দেখি ইটগুলি এখনও সেখানে পড়ে আছে যেখানে আমি কয়েক দিন আগে তাদের স্তুপ করে রেখেছিলাম এবং ভুলে গিয়েছিলাম। হঠাৎ আমি তখন হাসতে শুরু করি এবং থামতে পারি না, হাসতে থাকুন যতক্ষণ না আমার গাল বেয়ে অশ্রু ঝরছে। এখন এটির দিকে ফিরে তাকালে এটি বেশ অদ্ভুত বলে মনে হচ্ছে যেহেতু এটি এমন একটি ভয়ানক দিন ছিল। "সোনা, তুমি ঠিক আছো আমার মা শান্তভাবে জিজ্ঞাসা. না, আমি ঠিক নেই। আমি জানতাম কিছু ভুল ছিল. বেশ কয়েকদিন আগে আমার একটা অনুভূতি হয়েছিল সেই অনুভূতিগুলির মধ্যে একটি যা আপনাকে বলে যে কিছু ভুল, কিন্তু আমি এটি উপেক্ষা করা বেছে নিয়েছি। "সে কিভাবে মারা গেলো আমি জিজ্ঞাসা করি, আমার আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছি। যদিও এর কোন লাভ নেই, আমার মুখে অশ্রু ঝরতে শুরু করেছে এবং ডলার ট্রি গ্রাহকরা তাকাতে শুরু করেছে। "তারা তাকে কেবিনে মৃত অবস্থায় পেয়েছিল মা বললেন, তার গলা দম বন্ধ হয়ে আসছে আমি খুব দুঃখিত, মাননীয়। সে এখনও কেবিনে ছিল আমি কার্যত ফোনে চিৎকার করি। "আমি ভেবেছিলাম লরা তাকে তার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাকে তুলেছে।" মা চুপ হয়ে গেল। আমি যা করতে পারতাম তা হল কান্না। আমি তাদের আঘাত করতে চাইনি, কিন্তু আমি বুঝতে পারিনি কেন তারা আমাকে কল না করা বেছে নিয়েছে। এবং আমি নিজেকে দোষারোপ করি। আমি জানতাম যে কিছু একটা ভুল ছিল, এবং জানতাম যে সে দুই সপ্তাহ ধরে সেই কেবিনে একা ছিল, ঈশ্বর জানেন কী, ভাবছেন ঈশ্বরই জানেন কী, ভাল এটি আমাকে ভিতরে মেরেছে। আমি অপরাধবোধে ভরা। আমি তাকে শিশু হিসাবে উদ্ধার করেছিলাম, মারধর করে মৃত অবস্থায় ফেলে রেখেছিলাম এবং এখন, সাত বছর পরে আমি তাকে কেবল অন্য কারো উপর চাপিয়ে দিয়েছিলাম এবং সে একা মারা যায়? আমি জানতেও চাই না সে কতটা যন্ত্রণার মধ্যে থাকতে পারে। এই সব কিছু এড়ানো যেত জেনেও আমি অপরাধবোধের সাথে কীভাবে মোকাবিলা করব? কিভাবে blockquote> {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} পিথাগোরাসের উপপাদ্য বা পিথাগোরাস থিওরেম বা পিথাগোরিয়ান থিওরেম হলো ইউক্লিডীয় জ্যামিতির অন্তর্ভুক্ত সমকোণী ত্রিভুজের তিনটি বাহু সম্পর্কিত একটি উপপাদ্য। এই উপপাদ্যটি গ্রীক গণিতবিদ পিথাগোরাসের এর নামানুসারে। এই উপপাদ্যটি হলো: উপপাদ্যটিকে সাধারণত নিম্নরূপে সংক্ষিপ্ত করা হয়: যদি আমরা একটি সমকোণী ত্রিভুজের c কে অতিভুজের দৈর্ঘ্য এবং a এবং b কে অপর দুই বাহুর দৈর্ঘ্য ধরি, তাহলে উপপাদ্যটিকে সমীকরণ হিসাবে নিম্নরূপে প্রকাশ করা যেতে পারে: বা, c-এর মান নির্ণয় করে: অর্থৎ এই সূত্রের সাহায্যে কোন ত্রিভুজের দুটি বাহুর দৈর্ঘ্য জানা থাকলে তৃতীয় বাহুর দৈর্ঘ্য নির্ণয় করা যায়। নিম্নলিখিত সমীকরণগুলিও লেখা যেতে পারে: এই সমীকরণটি সমকোণী ত্রিভুজের তিনটি বাহুর মধ্যে একটি সরল সম্পর্ক প্রদান করে যাতে যেকোনো দুটি বাহুর দৈর্ঘ্য জানা থাকলে তৃতীয় বাহুর দৈর্ঘ্য বের করা যায়। পিথাগোরাসের উপপাদ্যের ইতিহাসকে চার ভাগে ভাগ করা যায়: পিথাগোরিয়ান ত্রয়ী সম্পর্কে জ্ঞান, সমকোণী ত্রিভুজের বাহুর মধ্যে সম্পর্কের জ্ঞান, সন্নিহিত কোণের মধ্যে সম্পর্কের জ্ঞান এবং উপপাদ্যের প্রমাণ। ২৫০০ খ্রিস্টপূর্বের মিশর এবং উত্তর ইউরোপের মেগালিথিক স্মৃতিস্তম্ভগুলির স্থাপত্যে পূর্ণসংখ্যা বাহুসহ সমকোণী ত্রিভুজের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। বার্টেল লিন্ডার্ট ভ্যান ডের ওয়ার্ডেন অনুমান করেন যে এই পিথাগোরিয়ান ত্রয়ীগুলি বীজগণিত থেকে আবিষ্কৃত হয়েছিল। ২০০০ এবং ১৭৮৬ খ্রিস্টপূর্বের মধ্যে লিখিত মিশরীয় মধ্য রাজ্য, প্যাপিরাস বার্লিন ৬৬১৯ নামে একটি সমস্যাকে অন্তর্ভুক্ত করে। যার সমাধান হলো একটি পিথাগোরিয়ান ত্রয়ী। ব্যাবলনিয়ান রাজবংশের হাম্মুরাবির শাসন ক্ষেত্রে ১৭৯০ এবং ১৭৫০ খ্রিস্টপূর্বের মধ্যে লেখা সবচেয়ে বিখ্যাত গাণিতিক কাদামাটির ট্যাবলেট প্লিমটন ৩২২ পাওয়া যায়। পিথাগোরিয়ান ত্রয়ীর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত অনেক লেখা তাতে রয়েছে। বৌধায়ন (খ্রীষ্টপূর্ব ৮০০ শতক) নামে একজন ভারতীয় গণিতবিদ বৌধায়ন সূত্র নামে একটি গ্রন্থের লেখক ছিলেন। তিনি বিখ্যাত কিছু গাণিতিক কাজ করেন। তাতে পিথাগোরাসের উপপাদ্যের বিকল্প প্রমাণ রয়েছে। ভারতে বীজগণিত উপায়ে আবিষ্কৃত পিথাগোরিয়ান ত্রয়ীর একটি তালিকা, পিথাগোরাস উপপাদ্যের একটি বিবৃতি এবং পিথাগোরাসের একটি জ্যামিতিক প্রমাণ রয়েছে। এটি একটি সমদ্বিবাহু সমকোণী ত্রিভুজের উপপাদ্য। আপস্তম্ব নামে একজন বৈদিক শুল্বকার তার শুল্ব সূত্রের (আনুমানিক ৬০০ খ্রীষ্টপূর্বে) একটি এলাকা গণনায় সাধারণ পিথাগোরাসের উপপাদ্য ব্যবহার করেছেন। তার একটি সংখ্যাগত প্রমাণ রয়েছে। ভ্যান ডার ওয়ার্ডেন বিশ্বাস করেন যে "এটি অবশ্যই পূর্বের ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে ছিল"। আলবার্ট বার্ক এর মতে, এটি উপপাদ্যের মূল প্রমাণ; তিনি আরও তত্ত্ব দেন যে পিথাগোরাস ভারতের আরাককোনামে গিয়েছিলেন এবং সেখান থেকে তিনি এটি অনুলিপি করেন। পিথাগোরাসের সময়কাল সাধারণত ৫৬৯-৪৭৫ খ্রীষ্টপূর্ব হিসাবে ধরা হয়। ইউক্লিডের উপর প্রোক্লোসের ভাষ্য অনুসারে, পিথাগোরিয়ান ত্রয়ী তৈরি করতে তিনি বীজগণিত পদ্ধতি ব্যবহার করেছিলেন। প্রোক্লোস অবশ্য ৪১০ থেকে ৪৮৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এটি লিখেছিলেন। স্যার থমাস এল. হিথের মতে, পিথাগোরাসের জীবিত থাকার পাঁচ শতাব্দীর পরেও পিথাগোরাসের উপপাদ্যটির কোনো উল্লেখ নেই। তবে যখন থেকে প্লুটার্ক এবং সিসেরোর মতো লেখকরা উপপাদ্যটিকে পিথাগোরাসের বলে দাবী করেছিলেন তখন থেকে উপপাদ্যটি ব্যাপকভাবে পরিচিতি পায়। প্রায় ৪০০ খ্রিস্টপূর্বে প্রোক্লোসের মতে, বীজগণিত এবং জ্যামিতিকে একত্রিত করে প্লেটো পিথাগোরিয়ান ত্রয়ী খুঁজে বের করার একটি পদ্ধতি দিয়েছিলেন। আনুমানিক ৩০০ খ্রিস্টপূর্বে, “ইউক্লিড এলিমেন্টস”-এ উপপাদ্যটির প্রাচীনতম স্বতঃসিদ্ধ প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়েছিলো। ৫০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ১০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে লেখা, চীনা নথিতে চৌ পেই সুয়ান চিং (周髀算经 গনোমনের গাণিতিক ক্লাসিক এবং স্বর্গের বৃত্তাকার পথ) পিথাগোরিয়ান উপপাদ্যের একটি বিবৃতি পাওয়া যায় চীনে একে "গউগু থিওরেম" বলা হয় (勾股定理) — (৩, ৪, ৫) ত্রিভুজের জন্য। মিং রাজবংশের একটি নথিতে একটি চাক্ষুষ প্রমাণ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। যদিও এটি কোন সময়ে দেওয়া হয়েছিল তা স্পষ্ট নয়। হান রাজবংশের সময়, ২০২ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ২২০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত, পিথাগোরিয়ান ত্রয়ীগুলি গাণিতিক শিল্পের নয়টি অধ্যায়ে সমকোণী ত্রিভুজের উপস্থিতি সহ উল্লেখ দেখা যায়। পিথাগোরাসের উপপাদ্যের প্রথম নথিভুক্ত ব্যবহার চীনে, যা "গউগু উপপাদ্য 勾股定理) নামে পরিচিত এবং ভারতে ভাস্কর উপপাদ্য নামে পরিচিত ছিল। পিথাগোরাসের উপপাদ্য একবার নাকি বহুবার আবিষ্কৃত হয়েছিল তা নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। বোয়ার (১৯৯১) মনে করেন যে শুল্ব সূত্রে পাওয়া “এলিমেন্টস”গুলি মেসোপটেমিয়া থেকে উদ্ভূত হতে পারে। সদৃশ ত্রিভুজ ব্যবহার করে প্রমাণ পিথাগোরিয়ান উপপাদ্যের বেশিরভাগ প্রমাণের মতো, এই প্রমাণটি দুটি সদৃশ ত্রিভুজের বাহুর অনুপাতের উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। ধরা যাক ABC একটি সমকোণী ত্রিভুজ, যার সমকোণটি হলো C চিত্রে প্রদর্শিত হয়েছে। C বিন্দু থেকে AB বাহুর উপর অঙ্কিত লম্ব h যা AB বাহু কে H বিন্দুতে ছেদ করে। এর ফলে ACH একটি নতুন ত্রিভুজ সৃষ্টি হয়। আগের ABC ত্রিভুজটি এর সদৃশ হবে, কেননা এদের উভয়ের একটি কোণ সমকোণ ও একটি কোণ A সাধারণ। ফলে তৃতীয় কোণটিও সমান হবে এবং একই কারণে CBH ত্রিভুজটিও ABC এর সদৃশ। এই সদৃশতার দরুন দুটি অনুপাত একে নীচের হিসাবেও লেখা যেতে পারে দুটি সমতাকে যোগ করলে আমরা পাই, অর্থাৎ পিথাগোরাসের উপপাদ্যটি হলো : ইউক্লিড তার রচিত “ইউক্লিড এলিমেন্টস” বইটির ৪৭নং উপপাদ্যে পিথাগোরাসের উপপাদ্যের কথা উল্লেখ করেছেন। পিথাগোরাসের উপপাদ্যটি নিম্নলিখিত ভাবে একটি যুক্তি দ্বারা প্রমাণিত করা যায়। ধরা যাক A B C একটি সমকোণী ত্রিভুজের শীর্ষবিন্দু, যার একটি সমকোণ A''। অতিভুজের উপর বর্গক্ষেত্রে অতিভুজেরর বিপরীত দিকে A থেকে একটি লম্ব টানা হলো। এই রেখাটি অতিভুজের উপর বর্গক্ষেত্রটিকে দুটি আয়তক্ষেত্রে বিভক্ত করে, প্রতিটির ভূমির দুটি বর্গক্ষেত্রের একটির সমান ক্ষেত্রফল রয়েছে। আনুষ্ঠানিক প্রমাণের জন্য, আমাদের চারটি প্রাথমিক শিরোনামা প্রয়োজন: # যদি দুটি ত্রিভুজের একটির দুটি বাহু অন্যটির দুটি বাহুর প্রত্যেকটির সমান এবং সেই বাহুর দ্বারা অন্তর্ভুক্ত কোণগুলি সমান হয়, তাহলে ত্রিভুজগুলি সর্বসম হয়। (পার্শ্ব কোণ পার্শ্ব উপপাদ্য) # একটি ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল একই ভূমিতে থাকা যেকোনো সামন্তরিকের ক্ষেত্রফলের অর্ধেক এবং তাদের উচ্চতা এক। # যে কোনো বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল তার দুই বাহুর গুণফলের সমান। # যেকোনো আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল দুটি সন্নিহিত বাহুর গুণফলের সমান। এই প্রমাণের পিছনের স্বজ্ঞাত ধারণা, যা অনুসরণ করলে বোঝা সহজ হয় তা হলো, উপরের বর্গক্ষেত্রগুলিকে একই আকারের সামন্তরিকে রূপান্তরিত করা হয়। তারপরে নীচের বর্গক্ষেত্রের বাম এবং ডান আয়তক্ষেত্রেকে আবার ধ্রুবক ক্ষেত্রফলে পরিণত করা হয়। # মনে করা যাক ACB একটি সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণ হলো CAB। # BC, AB, এবং CA ত্রিভুজের প্রতিটি বাহুর উপর যথাক্রমে CBDE, BAGF, এবং ACIH, বর্গ আঁকা হলো। # A থেকে, BD এবং CE এর সমান্তরাল একটি রেখা টানা হলো। এটি লম্বভাবে BC এবং DE কে K এবং L এ ছেদ করে। # BCF এবং BDA ত্রিভুজ গঠন করার জন্য CF এবং AD এর সাথে যোগ করা হলো। # কোণ CAB এবং BAG উভয়ই সমকোণ; তাই C, A এবং G সমরেখা বা সমরৈখিক। একইভাবে B, A, এবং H এর জন্যও। # কোণ CBD এবং FBA উভয়ই সমকোণ; সুতরাং কোণ ABD কোণ FBC এর সমান, যেহেতু উভয়ই একটি সমকোণ এবং ABC কোণের সমষ্টি। # যেহেতু AB এবং BD যথাক্রমে FB এবং BC এর সমান, তাই ত্রিভুজ ABD অবশ্যই ত্রিভুজ FBC এর সমান হবে। # যেহেতু A K এবং L এর সাথে সমরেখা বা সমরৈখিক তাই আয়তক্ষেত্র BDLK ক্ষেত্রফল অবশ্যই ABD থেকে দ্বিগুণ হতে হবে। # যেহেতু A এবং G এর সাথে C সমরেখার, তাই BAGF বর্গক্ষেত্র অবশ্যই ত্রিভুজ FBC ক্ষেত্রফলের দ্বিগুণ হতে হবে। এই প্রমাণটি ইউক্লিডের এলিমেন্টস এ রয়েছে। উপরের ইউক্লিডের প্রমাণের মতো একই চিত্র থেকে, আমরা তিনটি অনুরূপ চিত্র দেখতে পাচ্ছি। প্রতিটি চিত্রে "উপরে একটি ত্রিভুজ সহ একটি বর্গক্ষেত্র" রয়েছে। যেহেতু বৃহৎ ত্রিভুজ দুটি ছোট ত্রিভুজ দিয়ে তৈরি তাই এর ক্ষেত্রফল হলো দুটি ছোট ত্রিভুজের ক্ষেত্রফলের সমষ্টি। সাদৃশ্য দ্বারা, তিনটি বর্গক্ষেত্র তিনটি ত্রিভুজ হিসাবে একে অপরের সাথে একই অনুপাতে থাকে এবং একইভাবে বড় বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল দুটি ছোট বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফলের সমষ্টি। এই প্রমাণটি সহজ হলেও এটি কিন্তু প্রাথমিক নয়, এই অর্থে যে এটি শুধুমাত্র ইউক্লিডীয় জ্যামিতির সবচেয়ে মৌলিক স্বতঃসিদ্ধ এবং উপপাদ্যগুলির উপর নির্ভর করে না। বিশেষ করে, ত্রিভুজ এবং বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফলের জন্য একটি সূত্র দেওয়া যদিও বেশ সহজ। তবে এটি প্রমাণ করা ততটা সহজ নয় যে একটি বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল তার অংশগুলির ক্ষেত্রফলের সমষ্টি। প্রকৃতপক্ষে, প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য প্রমাণ করা পিথাগোরাসের উপপাদ্য এবং বানাচ-তারস্কি প্যারাডক্স প্রমাণ করার চেয়ে কঠিন। প্রকৃতপক্ষে, এই অসুবিধা ক্ষেত্রফল সংক্রান্ত সমস্ত সাধারণ ইউক্লিডীয় প্রমাণকে প্রভাবিত করে। উদাহরণস্বরূপ, একটি সমকোণী ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করার ক্ষেত্রে অনুমান করা হয় যে এটি একই উচ্চতা এবং ভূমি বিশিষ্ট একটি আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফলের অর্ধেক। এই কারণে, জ্যামিতির স্বতঃসিদ্ধ ভূমিকা সাধারণত ত্রিভুজের সাদৃশ্যের উপর ভিত্তি করে আরেকটি প্রমাণের উপর নির্ভর করে (উপরে দেখুন)। বীজগাণিতিক উপায়ে নিম্নভাবে সূত্রটির প্রমাণ করা যায়। পাশের চিত্রের বৃহৎ বর্গক্ষেত্রটির চার কোণে চারটি সমকোণী ত্রিভুজ আছে যাদের প্রত্যেকের ক্ষেত্রফল নিচের চিত্রে দেখানো হয়েছে একটি বাহুর পরিবর্তন করলে কীভাবে সেটি অতিভুজের পরিবর্তন ঘটায়। সামান্য ক্যালকুলাস ব্যবহার করে কেউ পিথাগোরাসের উপপাদ্যে পৌঁছাতে পারে। অনুরূপ ত্রিভুজ দ্বারা এবং ডিফারেনশিয়াল পরিবর্তনের ফলে। সুতরাং চল অর্থাৎ পরিবর্তনশীল রাশি আলাদা করলে পাওয়া যায়। ''b এ দ্বিতীয় পদ যোগ করার ফলে।. দেখা যাচ্ছে, বর্গক্ষেত্রগুলি পরিবর্তনের ফলে এবং বাহুর মধ্যে বিশেষ অনুপাতের কারণে হয়। যোগফলটি বাহুর পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে না। এটি জ্যামিতিক প্রমাণ থেকে স্পষ্ট নয়। প্রদত্ত অনুপাত থেকে এটি দেখানো যেতে পারে যে বাহুর পরিবর্তনগুলি বাহুর বিপরীত সমানুপাতিক। ডিফারেনশিয়াল সমীকরণটি দেখায় যে উপপাদ্যটি আপেক্ষিক পরিবর্তনের কারণে এবং এর উৎপত্তি প্রায় একটি লাইন ইন্টিগ্রাল গণনার সমতুল্য। এই da এবং dc হলো যথাক্রমে a এবং c র অসীম ছোট পরিবর্তন। কিন্তু আমরা এর পরিবর্তে বাস্তব সংখ্যা Δa এবং Δc ব্যবহার করতে পারি। এই আকার শূন্যের কাছে আসার অনুপাতের সীমা হলো da/dc, ডেরিভেটিভ, এবং এছাড়াও ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্যের অনুপাত c/a, এবং ডিফারেনশিয়াল সমীকরণ ফলাফল। এই বিপরীতটি ইউক্লিডের এলিমেন্টস এও দেখা যায়। এটি কোসাইনের নিয়ম ব্যবহার করে বা নিম্নলিখিত প্রমাণ দ্বারা প্রমাণিত করা যেতে পারে: ধরা যাক ABC একটি ত্রিভুজ যার বাহুর দৈর্ঘ্য যথাক্রমে a b এবং c যেখানে, পিথাগোরাসের উপপাদ্যের বিপরীত সিদ্ধান্তের একটি ফলাফল হলো, একটি ত্রিভুজ সমকোণী, সূক্ষ্মকোণী বা স্থূলকোণী কিনা তা নির্ধারণ করার একটি সহজ উপায়, নিম্নরূপ। যেখানে c তিনটি বাহুর মধ্যে দীর্ঘতম হিসাবে ধরা হয়েছে: একটি পিথাগোরিয়ান ত্রয়ীর ৩টি ধনাত্মক সংখ্যা থাকে a b এবং c যেমন a^2 b^2 c^2 {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} রক্তের প্রাথমিক কাজ হল কোষকলাতে অক্সিজেন, পুষ্টি ও প্রয়োজনীয় উপাদান সরবরাহ করা এবং বর্জ্য পদার্থ অপসারণ করা। হরমোন এবং অন্যান্য পদার্থকে কলা এবং অঙ্গগুলির মধ্যে পরিবহন করে নিয়ে যায় রক্ত। রক্তের গঠন বা রক্ত সঞ্চালনায় সমস্যা হলে রক্তের স্রোত বরাবর কলায় ত্রুটি ঘটতে পারে। রক্ত ত্বকে তাপ স্থানান্তর করার মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। শরীরের পিএইচ-এর জন্য রক্ষক হিসেবেও কাজ করে শরীরের সুস্থিতি (শারীরবিজ্ঞান) বজায় রাখে রক্ত। হৃদপিণ্ড পাম্প করে ফুসফুস ও শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালিত করে। হৃদপিণ্ডের দক্ষিণ নিলয় (ভেন্ট্রিকল) থেকে ফুসফুসের কৈশিক নালীগুলির মাধ্যমে রক্ত ফুসফুসে যায় এবং বাম নিলয় রক্তকে সারা শরীরে ছড়িয়ে দেয়। কৈশিকগুলির মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় রক্তের চাপ কমে যায়, তাই মাধ্যাকর্ষণ এবং বিশেষ করে কঙ্কালের পেশীগুলির সংকোচন ও প্রসারণের ফলে রক্ত হৃদপিণ্ডে ​​​​প্রত্যাবর্তন করে। রক্ত হল একটি সঞ্চালনকারী কলা, যাতে আছে তরল রক্তরস এবং কোষ (লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা, অনুচক্রিকা)। শারীরবৃত্তীয়ভাবে, রক্তকে একটি সংযোজক কলা হিসাবে বিবেচনা করা হয়, এর উৎপত্তি হাড়ে এবং এর কার্যকারিতার কারণে এটি সংযোজক কলা। রক্ত হল দেহের পরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যম, যার সাহায্যে রক্তনালীগুলির মাধ্যমে, বিভিন্ন উপাদান (যেমন পুষ্টি, বর্জ্য, তাপ) শরীরের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বাহিত হয়। রক্ত দুটি উপাদান দিয়ে তৈরি: # রক্তরস (প্লাজমা) যেটি রক্তের আয়তনের ৫৫% নিয়ে গঠিত। # গঠিত কোষীয় উপাদান (লোহিত এবং শ্বেত রক্ত ​​​​কোষ, এবং অণুচক্রিকা) যা রক্তের অবশিষ্ট ৪৫% আয়তন জুড়ে আছে। রক্তরস ৯০% জল, ৭-৮% দ্রবণীয় প্রোটিন (অ্যালবুমিন রক্তের অভিস্রবণীয় ভারসাম্য এবং অন্যগুলি জমাট বাঁধায় সাহায্য করে ১% কার্বন-ডাই-অক্সাইড এবং ১% পরিবহনীয় উপাদান দিয়ে গঠিত। রক্তরসের এক শতাংশ লবণ, যা রক্তের পিএইচ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। রক্তরসে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিন রয়েছে, যাদের নিয়ে আলোচনা করা প্রয়োজন। সেগুলি দ্রবীভূত অবস্থায় রক্তরসের বৃহত্তম অংশ নিয়ে রয়েছে। সেগুলি হল অ্যালবুমিন গ্লোবিউলিন এবং তঞ্চন প্রোটিন''। ''অ্যালবুমিন হল রক্তরসে প্রোটিনের সবচেয়ে সাধারণ দল এবং তাদের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ (৬০-৮০ নিয়ে গঠিত। এগুলি যকৃতে উৎপন্ন হয়। অ্যালবুমিনের প্রধান কাজ হল রক্ত ​​এবং কলা তরলগুলির মধ্যে অভিস্রবণীয় ভারসাম্য বজায় রাখা এবং এটিকে বলা হয় কলয়েড অভিস্রবণীয় চাপ''। এছাড়াও, বিভিন্ন উপাদান, যেমন ভিটামিন এবং নির্দিষ্ট অণু ও ওষুধ (যেমন বিলিরুবিন, ফ্যাটি অ্যাসিড ও পেনিসিলিন) পরিবহনে অ্যালবুমিন সহায়তা করে। ''গ্লোবিউলিন হল প্রোটিনের একটি বৈচিত্র্যময় গোষ্ঠী, যা তিনটি ভাগে বিভক্ত: গামা, আলফা এবং বিটা। তাদের প্রধান কাজ হল রক্তে বিভিন্ন পদার্থ পরিবহন করা। গামা গ্লোবিউলিন সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষায় শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সহায়তা করে। ''তঞ্চন প্রোটিন প্রধানত যকৃতে উৎপন্ন হয়। কমপক্ষে ১২টি পদার্থ রয়েছে, যা "তঞ্চনের কারণ" নামে পরিচিত এবং সেগুলি জমাট বাঁধার প্রক্রিয়াতে অংশগ্রহণ করে। এই গোষ্ঠীর একটি গুরুত্বপূর্ণ তঞ্চন প্রোটিন হল ফাইব্রিনোজেন যেটি রক্ত ​​জমাট বাঁধার অন্যতম প্রধান উপাদান। কলায় কোন ক্ষতি হলে তার প্রতিক্রিয়ায়, ফাইব্রিনোজেন ফাইব্রিন সুতো তৈরি করে, যা রক্ত ​​প্রবাহ বন্ধ করতে অনুচক্রিকা, লোহিত রক্তকণিকা এবং অন্যান্য অণুকে একত্র করে আঠার মত ব্যবহার করে এবং রক্ত পড়া বন্ধ করে। (এই অধ্যায়ে পরে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।) লোহিত রক্ত ​​কণিকা (এরিথ্রোসাইট আরবিসি" নামেও পরিচিত। আরবিসিগুলি মাইলয়েড কলা তে গঠিত হয় যাকে সাধারণভাবে লাল অস্থি মজ্জা বলা হয়। শরীর যখন গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় থাকে তখন হলুদ অস্থি মজ্জা, যা শরীরের মজ্জার চর্বিযুক্ত স্থানেও থাকে, সেখানেও আরবিসি তৈরি হয়। আরবিসি এর গঠনকে বলা হয় এরিথ্রোপোয়েসিস এরিথ্রো/লোহিত বা লাল পোয়েসিস/গঠন । লোহিত রক্তকণিকা পরিপক্ক হওয়ার পর তার নিউক্লিয়াস নষ্ট হয়ে যায় এবং সেটি একটি দ্বি-অবতল, খাঁজযুক্ত আকৃতি ধারণ করে। তাদের ব্যাস প্রায় ৭-৮ মাইক্রোমিটার। শ্বেত রক্তকণিকার তুলনায় প্রায় ১০০ গুণ বেশি লোহিত রক্তকণিকা থাকে। আরবিসি প্রায় ১২০ দিন বাঁচে এবং নিজেকে মেরামত করতে পারে না। আরবিসিতে হিমোগ্লোবিন থাকে যা ফুসফুস থেকে শরীরের বাকি অংশে, যেমন পেশীতে, অক্সিজেন পরিবহন করে। সেখানে এটি অক্সিজেন মুক্ত করে দেয়। হিমোগ্লোবিন তাদের শ্বসন কণার রঞ্জক থেকে লাল রঙ পায়। আরবিসি-র আকার একটি চাকতির মত, যার মাঝখানে "চাপ পড়ে" প্রায় চ্যাপ্টা বলে মনে হয়; একে বলা হয় দ্বি-অবতল''। এই বিশেষ আকৃতির সাহায্যে আরবিসি অক্সিজেন বহন করে ফুসফুসের ক্ষুদ্রতম কৈশিকগুলির মধ্য দিয়ে চলে যেতে পারে। এই আকৃতির কারণে আরবিসিগুলি খাবারের থালার মত পরপর স্তূপের মত হয়ে শরীরের সংকীর্ণ রক্তনালীগুলির মধ্য দিয়ে মসৃণভাবে এবং প্রয়োজনমত বাঁক নিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। আরবিসিগুলিতে কোন নিউক্লিয়াস থাকেনা (অর্থাৎ কোনও ডিএনএ নেই) এবং কোনও অঙ্গাণু (অর্গানেল) নেই, যার অর্থ এই কোষগুলি আমাদের ত্বক ও পেশীর কোষগুলির মতো নিজেদেরকে বিভক্ত করতে বা অবিকল অনুকৃতি নির্মাণ পারে না। আরবিসি-র আয়ু প্রায় ১২০ দিন, যাইহোক, যতক্ষণ আমাদের মাইলয়েড টিস্যু সঠিকভাবে কাজ করতে পারছে, আমরা প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২০-৩০ লক্ষ আরবিসি তৈরি করতে পারব। অর্থাৎ দিনে প্রায় ২০০০ কোটি! এর অর্থ দিনে যতগুলি নষ্ট হল তার থেকে বেশিই প্রতিস্থাপন করতে পারি। আরবিসি-র প্রধান উপাদান হল হিমোগ্লোবিন প্রোটিন, যেটি সংখ্যায় প্রতি কোষে প্রায় ২৫ কোটি থাকে। হিমোগ্লোবিন শব্দটি এসেছে "হিমো" অর্থ রক্ত ​​এবং "গ্লোবিন" অর্থ প্রোটিন থেকে। হিমোগ্লোবিন চার ধরণের প্রোটিন উপ এককের সমন্বয়ে গঠিত: চারটি পলিপেপটাইড গ্লোবিন শৃঙ্খল যাতে ১৪১ থেকে ১৪৬ অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে। কোষের অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইড পরিবহনের ক্ষমতা আছে হিমোগ্লোবিনের। হিমোগ্লোবিন, লৌহ এবং অক্সিজেন একে অপরের সাথে ক্রিয়া ক'রে, আরবিসির উজ্জ্বল লাল রঙ তৈরি করে। আপনি এই ক্রিয়ার ফলে উপজাত পণ্যটিকে অক্সিহেমোগ্লোবিন বলতে পারেন। কার্বন মনোক্সাইড অক্সিজেনের চেয়ে দ্রুত হিমোগ্লোবিনের সাথে আবদ্ধ হয় এবং কয়েক ঘন্টা ধরে আবদ্ধ থাকে, যার ফলে হিমোগ্লোবিন সাময়িকভাবে অক্সিজেন পরিবহন করতে পারেনা। একটি লোহিত রক্তকণিকায় প্রায় ২০ কোটি হিমোগ্লোবিন অণু থাকে। যদি এত সংখ্যক হিমোগ্লোবিন কোষের ভেতরে না থেকে রক্তরসে থাকত তবে রক্ত ​​এত "ঘন" হত যে হৃদপিণ্ডের একে পাম্প করতে অসুবিধা হত। রক্তের ঘনত্বকে সান্দ্রতা বলে। রক্তের সান্দ্রতা যত বেশি হবে, তত বেশি ঘর্ষণ হবে এবং জোর করে রক্ত ​​পরিবহন করার জন্য আরও চাপের প্রয়োজন হবে। লোহিত রক্তকণিকা ভেঙ্গে গিয়ে হিমোগ্লোবিন মুক্ত হয়। হিমোগ্লোবিনের গ্লোবিন অংশটি অ্যামিনো অ্যাসিড উপাদানে ভেঙে যায়, যা শরীরে পুনর্ব্যবহৃত হয়। লৌহ অংশ উদ্ধার করা হয় এবং পুনরায় ব্যবহার করার জন্য অস্থি মজ্জাতে ফিরে আসে। অণুর হিম অংশটিতে একটি রাসায়নিক পরিবর্তন হয় এবং তারপর পিত্ত রস (বিলিরুবিন) হিসেবে যকৃৎ থেকে নির্গত হয়। ভেঙ্গে যাওয়ার পর হেম অংশ মলের রঙ এবং আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে থেঁতলে যাওয়ার পরে আপনার ত্বকের রঙ পরিবর্তনের জন্য দায়ী হয়। শ্বেত রক্তকণিকা লোহিত রক্ত কণিকার থেকে বড় হয়, তারা সাধারণত ১০-১৪ মাইক্রোমিটার ব্যাসের আকারের হয়। শ্বেত রক্তকণিকায় হিমোগ্লোবিন থাকে না বলে সেগুলি স্বচ্ছ হয়। অনেক সময় রেখাচিত্র বা ছবিতে শ্বেত রক্তকণিকাগুলিকে নীল রঙের দেখানো হয়, তার প্রধান কারণ হল কোষগুলি দেখতে পাবার জন্য সেগুলি নীল রঙে রঞ্জিত করা হয়। শ্বেত রক্তকণিকায় নিউক্লিয়াস থাকে, যা কিছুটা খণ্ডিত অবস্থায় থাকে এবং সেগুলি ঝিল্লির ভেতরে ইলেকট্রন দ্বারা বেষ্টিত থাকে। শ্বেত রক্তকণিকা (লিউকোসাইট ডব্লিউবিসি" নামেও পরিচিত। শ্বেত রক্তকণিকা অস্থি মজ্জাতে তৈরি হয় তবে তারা রক্ত ​​এবং লসিকা তন্ত্রেও বিভাজিত হয়। এগুলিকে সাধারণত অ্যামিবয়েড (যারা অস্থায়ী প্রক্ষেপণের মাধ্যমে নড়াচড়া করে বা খাদ্য গ্রহণ করে, অস্থায়ী প্রক্ষেপণকে সিউডোপড বলা হয়, যার অর্থ "ছদ্ম পা কোষ বলা হয় এবং কৈশিক নালীগুলির একটি অন্তর্নিহিত জালিকার মাধ্যমে সংবহনতন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসে। ডব্লিউবিসি-এর বিভিন্ন প্রকার হল বেসোফিল ইওসিনোফিল নিউট্রোফিল মনোসাইট বি এবং টি-কোষ লিম্ফোসাইট । বেসোফিল, ইওসিনোফিল এবং নিউট্রোফিল সবই দানাযুক্ত লিউকোসাইট। লিম্ফোসাইট এবং মনোসাইট হল দানা বিহীন লিউকোসাইট। বেসোফিল হিস্টামিন সঞ্চয় করে এবং সংশ্লেষ করে যা অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ। তারা কলায় প্রবেশ করে এবং "মাস্ট কোষ"এর মত ব্যবহার করে, এবং হিস্টামিন নিঃসরণের মাধ্যমে আহত কলায় রক্ত ​​​​প্রবাহে সাহায্য করে। ইওসিনোফিল হল কেমোটক্সিক এবং তারা পরজীবীগুলিকে হত্যা করে। সংক্রমণ হলে নিউট্রোফিলই প্রথম কাজ করে এবং এটি সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পাওয়া শ্বেত রক্তকণিকা। নিউট্রোফিলগুলি ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সাথে লড়াই করে, যার অর্থ হল সংক্রমণ ঘটাতে পারে এমন জীবাণুগুলিকে তারা গ্রাস করে। একটি নিউট্রোফিলের জীবনকাল মাত্র ১২-৪৮ ঘন্টা। মনোসাইট হল শ্বেত রক্তকণিকাগুলির মধ্যে বৃহত্তম এবং দেহকে রক্ষা করার জন্য রক্ষাকারী কোষগুলির সমাবেশ ঘটায়। মনোসাইট ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়া করে এবং এদের ম্যাক্রোফেজও বলা হয়। লিম্ফোসাইট আমাদের অনাক্রম্য (ইমিউন) প্রতিক্রিয়ায় সাহায্য করে। লিম্ফোসাইট দুটি ধরণের হয়: বি- কোষ এবং টি- কোষ। বি-লিম্ফোসাইটগুলি যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে তারা জীবাণু খুঁজে বার করে সেগুলিকে ধ্বংসের জন্য চিহ্নিত করে। টি-লিম্ফোসাইট শরীরের জন্য যাকেই অস্বাভাবিক মনে করে তাকেই মেরে ফেলে। ডব্লিউবিসিগুলিকে ফেনোটাইপ (একটি জীবের পর্যবেক্ষণযোগ্য বৈশিষ্ট্য) দ্বারা শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, একটি অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে ডব্লিউবিসিগুলি দেখে তাদের সনাক্ত করা যায়। দানাযুক্ত ফেনোটাইপগুলি নীল রঙে রঞ্জিত হতে পারে। দানা বিহীন ফেনোটাইপ লাল রঙে রঞ্জিত হতে পারে। দানাযুক্ত কোষগুলির মধ্যে নিউট্রোফিলের পরিমান ৫০-৭০ ইওসিনোফিল ২-৪% এবং বেসোফিল ০-১%। দানা বিহীন কোষগুলির মধ্যে মনোসাইট আছে ২-৮ বি এবং টি লিম্ফোসাইট আছে ২০-৩০%। আপনি দেখতেই পাচ্ছেন, ডব্লিউবিসি-এর কোষগুলির মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। এই বিশেষ কোষগুলো আমাদের শরীরকে রোগজীবাণু থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। তারা যে শুধুমাত্র আমাদের অনাক্রম্যতাকে সাহায্য করে তাই নয়, এর সঙ্গে তারা দেহের অধিবিষ (টক্সিন বর্জ্য এবং অস্বাভাবিক বা ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলিকে বার করে দেয়। সুতরাং, আমরা বলতে পারি যে ডব্লিউবিসি-এর প্রধান কাজ হচ্ছে ফ্যাগোসাইটিক যার অর্থ কোষকে গ্রাস করা বা গিলে ফেলা। অণুচক্রিকা বা যাকে থ্রম্বোসাইটও বলা হয়, সেটি হল ঝিল্লি-আবদ্ধ বিভাজিত কোষ। অণুচক্রিকায় কোনো নিউক্লিয়াস থাকেনা, কোষের ব্যাস হয় এক থেকে দুই মাইক্রোমিটারের মধ্যে এবং সংখ্যায় লোহিত রক্ত ​​​​কোষের প্রায় ১/১০ থেকে ১/৩০ ভাগের মত হয়। পুরো রক্তের ১% এরও কম অণুচক্রিকা থাকে। এগুলি মেগাক্যারিওসাইট নামক বৃহৎ কোষের খণ্ডিত হওয়ার ফলে তৈরি হয় মেগাক্যারিওসাইট হল অস্থি মজ্জার মাতৃ কোষ থেকে প্রাপ্ত কোষ। প্রতিদিন ২০০০ কোটি হারে অণুচক্রিকা উৎপাদিত হয়। তাদের উৎপাদন থ্রম্বোপোয়েটিন নামক হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। একটি অণুচক্রিকার জীবনকাল ৮-১০ দিন। অণুচক্রিকাগুলি খণ্ডিত রক্তনালীতে গিয়ে জড়ো হয় এবং তাদের আঠালো পৃষ্ঠ রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এটি হেমোস্ট্যাসিস রক্ত বন্ধ করা প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে। অণুচক্রিকা থেকে 'থ্রম্বক্সেন এ' নিঃসরণের ফলে স্থানীয়ভাবে অণুচক্রিকাগুলি একত্রিত হয়, সেরোটোনিন নিঃসরণের ফলে রক্তনালীর সংকোচন ঘটে, এবং থ্রম্বোপ্লাস্টিন নিঃসরণের ফলে রক্ত ​​জমাট বাঁধে। ==হেমোস্ট্যাসিস (তঞ্চন বা জমাট বাঁধা হেমোস্ট্যাসিস হল আঘাতের পর রক্তক্ষরণ বা রক্তের প্রবাহ বন্ধ করার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। হেমো রক্ত স্ট্যাসিস স্থবির)। এর তিনটি পর্যায় রয়েছে ১) রক্তনালীর তীব্র সংকোচন (ভাসোকনস্ট্রিকশন ২) একটি অণুচক্রিকা বন্ধক গঠন এবং (৩) রক্ত জমাট বাঁধা বা তঞ্চন। একবার রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেলে, কলা মেরামত শুরু হয়ে যায়। রক্তনালীর তীব্র সংকোচন বা ভাসোকনস্ট্রিকশন একজন সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে, একটি রক্তনালীর ছিঁড়ে যাওয়া এবং এন্ডোথেলিয়াল কোষগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরপরই, রক্তনালীর সংকোচন ঘটে, এতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় রক্ত ​​​​প্রবাহ ধীর হয়ে যায়। রক্তনালীর দেওয়ালের মসৃণ পেশিগুলির খিঁচুনি বা তীব্র সংকোচন ঘটে, যার ফলে রক্তনালী সংকুচিত হয়। যদি রক্তনালী ছোট হয়, তাহলে খিঁচুনি ভিতরের দেয়ালগুলিকে একত্রে সংকুচিত করে এবং রক্তপাত সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে সক্ষম হতে পারে। যদি রক্তনালীগুলি মাঝারি থেকে বড় আকারের হয়, তাহলে পেশি সংকোচনের ফলে রক্তের তাৎক্ষণিক বহিঃপ্রবাহ ধীর হয়ে যায়। এতে ক্ষতি কমে যায় কিন্তু তারপরও হেমোস্ট্যাসিসের পরবর্তী ধাপগুলির জন্য রক্তনালীটিকে প্রস্তুত করা হয়। এই রক্তনালীর তীব্র সংকোচন সাধারণত প্রায় ৩০ মিনিটের জন্য স্থায়ী হয়, যা হেমোস্ট্যাসিসের পরবর্তী দুটি ধাপের কাজ করার জন্য যথেষ্ট সময়। আঘাতের ২০ সেকেন্ডের মধ্যে, রক্ত তঞ্চন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। অনেকেরই বিশ্বাস আছে, ত্বকের একটি কাটা অংশে জমাট বাঁধা শুরু হয় বাতাস লেগে বা শুকিয়ে গিয়ে। কিন্তু আসলে এটি অণুচক্রিকার কার্যপ্রণালী দ্বারা শুরু হয়। তারা রক্তনালীর এন্ডোথেলিয়ামের কোলাজেন দ্বারা সক্রিয় হয় এবং তার সঙ্গে সংযুক্ত হয়। সক্রিয় অণুচক্রিকাগুলি তারপর তাদের ক্ষুদ্র দানার আধেয় মুক্ত করে দেয়। সেগুলিতে বিভিন্ন ধরনের পদার্থ থাকে যা আরও অণুচক্রিকা সক্রিয়করণকে উদ্দীপিত করে এবং হেমোস্ট্যাটিক প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। যখন একটি রক্তনালীর আস্তরণ ভেঙ্গে যায় এবং এন্ডোথেলিয়াল কোষগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন রক্তনালীর দেওয়ালের কোলাজেন প্রোটিন উন্মুক্ত হয়ে যায়, অণুচক্রিকাগুলি ফুলে যায়, তারা গোলাকার থেকে কাঁটাযুক্ত আকারে পরিবর্তিত হয়, ক্ষতিগ্রস্ত রক্তনালীর দেওয়ালের সঙ্গে এবং একে অপরের সঙ্গে লেগে একসাথে জমাট বাঁধতে শুরু করে। আরও অণুচক্রিকা একত্রিত হওয়া এবং একই রূপান্তরের মধ্য দিয়ে এটি চলতে থাকে। এই প্রক্রিয়ার ফলে একটি অণুচক্রিকা বন্ধক তৈরি হয় যা আহত স্থানটিকে বন্ধ করে দেয়। আঘাতটি ছোট হলে, কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই অণুচক্রিকা বন্ধক গঠন করে এটি বন্ধ করতে সক্ষম হতে পারে। যদি ক্ষতি আরও গুরুতর হয়, রক্ত ​​জমাট বাঁধার পরবর্তী ধাপ শুরু হয়। অণুচক্রিকার মধ্যে নিঃসরণকারী দানা থাকে। যখন অণুচক্রিকা রক্তনালীর দেওয়ালের প্রোটিনের সাথে লেগে যায়, তারা দানাগুলিকে মুক্ত করে দেয়, যাদের থেকে এডিপি (অ্যাডিনোসিন ডাইফসফেট সেরোটোনিন এবং থ্রম্বক্সেন এ২ বেরিয়ে আসে। অণুচক্রিকা বন্ধক রক্তপাত বন্ধ করার জন্য যথেষ্ট না হলে, হেমোস্ট্যাসিসের তৃতীয় পর্যায় শুরু হয়: রক্ত ​​​​জমাট বাঁধা প্রক্রিয়া। প্রথমত, রক্ত ​​তরল থেকে জেলির মত বা আঠার মত থকথকে পদার্থে পরিবর্তিত হয়। রক্তে অন্তত ১২টি পদার্থ থাকে যাদের বলা হয় জমাট বাঁধার কারণ''। তারা রাসায়নিক বিক্রিয়ার একটি ক্রমে অংশ নেয় যা অবশেষে রক্তের মধ্যে প্রোটিন তন্তুগুলির একটি জাল তৈরি করে। প্রতিটি জমাট বাঁধার কারণ এর একটি খুব নির্দিষ্ট কাজ আছে। আমরা এখানে তাদের মধ্যে মাত্র তিনটি পদার্থ নিয়ে আলোচনা করব: প্রোথ্রম্বিন, থ্রম্বিন এবং ফাইব্রিন। প্রোথ্রম্বিন এবং ফাইব্রিনোজেন হল এক ধরণের প্রোটিন যা যকৃতে উৎপন্ন হয়ে রক্তে জমা হয়। প্রোথ্রম্বিন যখন রক্তনালীগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন রক্তনালী এবং আশেপাশের অণুচক্রিকাগুলি প্রোথ্রম্বিন সক্রিয়ক নামক একটি পদার্থ নির্গত করতে উদ্দীপিত হয়। এর ফলে রক্তরসের প্রোটিন প্রোথ্রোম্বিন থ্রম্বিন নামক উৎসেচকে রূপান্তরিত হয়। এই প্রতিক্রিয়ার জন্য ক্যালসিয়াম আয়ন প্রয়োজন। থ্রম্বিন এই থ্রম্বিন ফাইব্রিনোজেন নামক একটি দ্রবণীয় প্লাজমা প্রোটিনকে দীর্ঘ অদ্রবণীয় তন্তু বা প্রোটিনের সুতো ফাইব্রিন এ রূপান্তরিত হতে সহায়তা করে। ফাইব্রিন ফাইব্রিনোজেন থ্রম্বিন দ্বারা বিভক্ত হয়ে তার সক্রিয় রূপ ফাইব্রিন" গঠন করে। ফাইব্রিন সুতোগুলি রক্তনালীর ক্ষতিগ্রস্থ স্থানে অণুচক্রিকা বন্ধকের চারপাশে কুণ্ডলী করে সুতোগুলির একটি পরস্পর আবদ্ধ জালিকা তৈরি করে এবং তার ফলে রক্ত জমাট বাঁধার একটি কাঠামো তৈরি হয়। তন্তুর এই জালটি অণুচক্রিকা, রক্তকণিকা এবং অন্যান্য অণুগুলিকে ধরে নিয়ে আঘাতের জায়গায় শক্ত করে আটকে রাখতে সাহায্য করে। এটি প্রাথমিক জমাট বাঁধা হিসাবে কাজ করে। এই অস্থায়ী ফাইব্রিন গুচ্ছ এক মিনিটেরও কম সময়ে তৈরি হতে পারে এবং সাধারণত রক্ত ​​প্রবাহ কমাতে ভালো কাজ করে। এরপরে, গুচ্ছের অণুচক্রিকাগুলি সঙ্কুচিত হতে শুরু করে। এর ফলে এই গুচ্ছ শক্ত হয়ে যায় এবং রক্তনালীর দেওয়ালগুলিকে একত্রিত করে ফেলে। সাধারণত, গুচ্ছ গঠন এবং শক্ত করার এই পুরো প্রক্রিয়াটি আধ ঘন্টারও কম সময় নেয়। শোষণকারী রাসায়নিক, যেমন জিওলাইট এবং অন্যান্য হেমোস্ট্যাটিক মাধ্যম, ব্যবহার করেও গুরুতর আঘাতের স্থানগুলি দ্রুত বন্ধ করার ক্ষেত্রে অনুসন্ধান চলছে। এবিও রক্তের শ্রেণীবিভাগ কে লোহিত রক্ত ​​কণিকার (আরবিসি) পৃষ্ঠতলে উপস্থিত পদার্থ দ্বারা উপস্থাপিত করা হয়। এই পদার্থগুলি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এতে অ্যামিনো অ্যাসিড এবং কার্বোহাইড্রেটের নির্দিষ্ট ক্রম রয়েছে যা অ্যান্টিজেন জাতীয়। আরবিসির পৃষ্ঠতলে থাকার পাশাপাশি, এই অ্যান্টিজেনগুলির মধ্যে কিছু কিছু অন্যান্য কলার কোষেও উপস্থিত থাকে। একটি সম্পূর্ণ রক্তের নমুনা আরবিসি-র পৃষ্ঠতলে অবস্থিত ২৯টি পদার্থের একটি দলকে বর্ণনা করে, এবং একজন ব্যক্তির রক্তের প্রকার, রক্তের গ্রুপ অ্যান্টিজেনের অনেক সম্ভাব্য সংমিশ্রণের মধ্যে একটি। সাধারণত শুধুমাত্র এবিও রক্তের শ্রেণী বিভাগ এবং রিসাস ডি অ্যান্টিজেনের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি (এটি রিসাস ফ্যাক্টর বা আরএইচ ফ্যাক্টর নামেও পরিচিত) নির্ধারণ করা হয় এবং রক্তের ধরন বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। ৪০০ টিরও বেশি বিভিন্ন রক্তের গ্রুপ অ্যান্টিজেন পাওয়া গেছে, যার মধ্যে অনেকগুলি খুবই বিরল। যদি কোন ব্যক্তি রক্তের গ্রুপের এমন অ্যান্টিজেনের সংস্পর্শে আসে যা তার শরীরে নেই, তাহলে সেই ব্যক্তির শরীর সেই অ্যান্টিজেনের প্রতি সংবেদনশীল হয়ে উঠতে পারে; শরীরের অনাক্রম্যতা নির্দিষ্ট একটি অ্যান্টিবডি তৈরি করে যা একটি নির্দিষ্ট রক্তের গ্রুপ অ্যান্টিজেনের সাথে বিশেষভাবে আবদ্ধ হয় এবং সেই অচেনা অ্যান্টিজেনের বিরুদ্ধে একটি ইমিউনোলজিক্যাল (অনাক্রম্যতা এবং অনাক্রম্য প্রতিক্রিয়ার কোষ-মধ্যবর্তী এবং জীবদেহ নিসৃত রসসংক্রান্ত দিক) স্মৃতি তৈরি হয়। এই অ্যান্টিবডিগুলি সঞ্চারিত লোহিত রক্তকণিকার (বা অন্যান্য কলা কোষ) পৃষ্ঠতলের অ্যান্টিজেনের সাথে আবদ্ধ হতে পারে। এর ফলে অনাক্রম্যতার অন্যান্য উপাদানগুলি চলে এসে কোষগুলিকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। অঙ্গ প্রতিস্থাপনের জন্য উপযুক্ত কলা বা রক্ত সঞ্চারণের জন্য উপযুক্ত রক্ত ​​শনাক্ত করতে একজন ব্যক্তির রক্তের গ্রুপ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা গুরুত্বপূর্ণ। একটি অ্যালিল (বা খুব ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত জিন) থেকে উদ্ভূত বিভিন্ন আরবিসি পৃষ্ঠতলের অ্যান্টিজেনকে সম্মিলিতভাবে একটি রক্তের গ্রুপ পদ্ধতি (বা রক্তের গ্রুপ) হিসাবে নাম দেওয়া হয়েছে। রক্ত সঞ্চারনের প্রাথমিক পরীক্ষা নিরীক্ষায় দুটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রক্তের গ্রুপ সিস্টেম আবিষ্কৃত হয়েছিল, ১৯০১ সালে এবিও গ্রুপ এবং ১৯৩৭ সালে রিসাস গ্রুপ। সাধারণ নামকরণে একটি রক্তের গ্রুপকে নাম দেওয়া হয়েছে এ পজিটিভ, ও নেগেটিভ ইত্যাদি অক্ষর দিয়ে, যাদের অক্ষরগুলি এবিও গ্রুপকে বোঝায় এবং অন্যটি রিসাস গ্রুপের আরএইচডি অ্যান্টিজেনের উপস্থিতি/অনুপস্থিতিতে ইতিবাচক/নেতিবাচক। ১৯৪৫ সালে কুম্ব পরীক্ষার বিকাশ এবং রক্ত সঞ্চারন ওষুধ আসার পর আরও রক্তের গ্রুপ আবিষ্কৃত হয়েছে। রক্তের গ্রুপ এবি যেসব ব্যক্তির আরবিসি-র পৃষ্ঠতলে এ এবং বি উভয় অ্যান্টিজেনই থাকে, এবং তাদের রক্তের সিরামে এ বা বি অ্যান্টিজেনের বিরুদ্ধে কোনো অ্যান্টিবডি থাকে না। অতএব, এবি রক্তের গ্রুপের একজন ব্যক্তি যে কোনো গ্রুপ থেকে রক্ত ​​গ্রহণ করতে পারে (যদিও এবি বাঞ্ছনীয় কিন্তু শুধুমাত্র অন্য এবি রক্তের গ্রুপের কোন ব্যক্তিকে রক্ত ​​দিতে পারে। এবি রক্ত ​​"সার্বজনীন গ্রহীতা" নামেও পরিচিত। রক্তের গ্রুপ এ যেসব ব্যক্তিদের আরবিসি-র পৃষ্ঠতলে শুধু এ অ্যান্টিজেনই আছে, এবং বি অ্যান্টিজেনের বিরুদ্ধে আইজিএম (IgM) অ্যান্টিবডি ধারণকারী রক্তের সিরাম রয়েছে। অতএব, এ রক্তের গ্রুপের একজন ব্যক্তি শুধুমাত্র এ বা ও গ্রুপের ব্যক্তির কাছ থেকে রক্ত ​​গ্রহণ করতে পারে (যদিও এ বাঞ্ছনীয় এবং এ বা এবি গ্রুপের ব্যক্তিদের রক্ত ​​দিতে পারে। রক্তের গ্রুপ বি যেসব ব্যক্তিদের আরবিসি-র পৃষ্ঠতলে শুধু বি অ্যান্টিজেনই আছে, এবং এ অ্যান্টিজেনের বিরুদ্ধে আইজিএম (IgM) অ্যান্টিবডি ধারণকারী রক্তের সিরাম রয়েছে। অতএব, বি রক্তের গ্রুপের একজন ব্যক্তি শুধুমাত্র বি বা ও গ্রুপের ব্যক্তির কাছ থেকে রক্ত ​​গ্রহণ করতে পারে (যদিও বি বাঞ্ছনীয় এবং বি বা এবি গ্রুপের ব্যক্তিদের রক্ত ​​দিতে পারে। রক্তের গ্রুপ ও যেসব ব্যক্তির আরবিসি-র পৃষ্ঠতলে এ অথবা বি কোন অ্যান্টিজেনই থাকেনা, কিন্তু তাদের রক্তের সিরামে এ এবং বি উভয় অ্যান্টিজেনের বিরুদ্ধে আইজিএম (IgM) অ্যান্টিবডি রয়েছে। অতএব, ও রক্তের গ্রুপের একজন ব্যক্তি শুধুমাত্র ও গ্রুপের ব্যক্তির কাছ থেকে রক্ত ​​গ্রহণ করতে পারে, কিন্তু তারা যেকোন এবিও রক্তের গ্রুপের (যেমন এ, বি, ও বা এবি) ব্যক্তিদের রক্ত ​​দান করতে পারে। ও রক্তকে "সার্বজনীন দাতা" বলা হয়। রক্তের ধরন উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায় এবং পিতামাতা উভয়ের রক্তের প্রকারই তাতে থাকে। এবিও রক্তের ধরন তিনটি অ্যালিল সহ একটি একক জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়: আই (i আইএ (IA এবং আইবি (IB)। জিনটি একটি উৎসেচককে এনকোড (তথ্যের কিছু অংশ যোগাযোগের এক পদ্ধতি থেকে অন্যটিতে রূপান্তর করা) করে যা লোহিত রক্তকণিকার অ্যান্টিজেনের কার্বোহাইড্রেট আধেয়কে সংশোধন করে। | colspan="5 রক্তের গ্রুপের বংশগতি 'আই'-এর ওপর 'আইএ' এবং 'আইবি'-এর প্রাবল্য থাকে, তাই 'আই-আই' মানুষের রক্তের গ্রুপ 'ও আইএ-আইএ' বা 'আইএ-আই' এর গ্রুপ 'এ এবং 'আইবি-আইবি' বা 'আইবি-আই' এর গ্রুপ 'বি'। 'আইএ-আইবি' লোকেদের উভয় ফেনোটাইপ (একটি পর্যবেক্ষণযোগ্য বৈশিষ্ট্য) রয়েছে কারণ এ এবং বি উভয়েই প্রবল, যার মানে হল যে এ গ্রুপ এবং বি গ্রুপের পিতামাতার একজন এবি গ্রুপের সন্তান থাকতে পারে। সুতরাং, এবি গ্রুপের পিতামাতার পক্ষে 'ও' গ্রুপের সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম (তবে এটি অবৈধতার সরাসরি প্রমাণ নয় সিআইএস-এবি ফেনোটাইপের একটি একক উৎসেচক রয়েছে যেটি এ এবং বি উভয় অ্যান্টিজেন তৈরি করে। তৈরি হওয়া লোহিত রক্তকণিকাগুলি সাধারণত একই স্তরে এ বা বি অ্যান্টিজেনকে প্রকাশ করে না, যা সাধারণ এ বা বি গ্রুপের লোহিত রক্তকণিকায় প্রত্যাশিত। এই তত্ত্ব আপাতদৃষ্টিতে জিনগতভাবে অসম্ভব রক্তের গ্রুপের সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে। অনেকের লোহিত রক্ত ​​কণিকায় আরএইচ ফ্যাক্টর থাকে। আরএইচ বাহকদের মধ্যে আরএইচ ফ্যাক্টরের জন্য কোন অ্যান্টিবডি থাকেনা, কিন্তু আরএইচ-এর সংস্পর্শে এলে সেগুলি তৈরি করতে পারে। সাধারণত আরএইচ দেখা যায় যখন অ্যান্টি-আরএইচ অ্যান্টিবডিগুলি শিশু জন্মের আগে মায়ের অমরা থেকে শিশুর মধ্যে প্রবেশ করে। আরএইচ ফ্যাক্টর শিশুর মধ্যে প্রবেশ করে শিশুর লোহিত রক্তকণিকা ধ্বংস করে। একে বলা হয় হেমোলাইটিক ডিজিজ। দাতা এবং গ্রহীতার রক্ত অসঙ্গতিপূর্ণ হলে রক্ত ​​​​সঞ্চারনের পর গুরুতর তীব্র শারীরিক প্রতিরক্ষাজনিত প্রতিক্রিয়া, লালিকানাশ (হেমোলাইসিস বা লোহিত রক্তকণিকা ভেঙে যাওয়া বৃক্কের (কিডনি) অকৃতকার্যতা, ধাক্কা এবং কখনও কখনও মৃত্যুর কারণ হতে পারে। অ্যান্টিবডিগুলি অত্যন্ত সক্রিয় হতে পারে এবং আরবিসি-কে আক্রমণ করতে পারে। এছাড়াও তারা পরিপূরক প্রণালীর উপাদানগুলিকে আবদ্ধ করতে পারে যাতে সঞ্চারিত রক্তের ব্যাপক লালিকানাশ হয়। সঞ্চারিত রক্তের ফলে প্রতিক্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে আদর্শ পরিস্থিতিতে একজন রোগীকে তার নিজস্ব রক্ত ​​বা বিশেষ-নির্দিষ্ট রক্ত গ্রহণ করা উচিত। যদি সময় পাওয়া যায়, ​​গ্রহীতা এবং দাতা উভয়ের রক্তের গ্রুপ মেলানো ছাড়াও রক্তের ক্রস-ম্যাচিং-এর মাধ্যমে ঝুঁকি আরও হ্রাস পাবে। ক্রস-ম্যাচিং হল দাতার রক্তের নমুনার লোহিত রক্তকণিকার সাথে গ্রহীতার রক্তরস যোগ করে মিশ্রিত করা এবং মিশ্রণটি জমাট বেঁধে যাচ্ছে কিনা বা রক্তকে নষ্ট করে দিচ্ছে কিনা তা পরীক্ষা করা। ব্লাড ব্যাঙ্কের প্রকর্মীরা সাধারণত একটি অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে অভিশ্লেষণ (অ্যাগ্লুটিনেশন) পরীক্ষা করে এবং যদি অভিশ্লেষণ ঘটে তবে সেই নির্দিষ্ট দাতার রক্ত ​​সেই নির্দিষ্ট গ্রহীতার কাছে সঞ্চারিত করা যাবে না। রক্ত সঞ্চারন একটি সম্ভাব্য ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসা পদ্ধতি এবং এটি অত্যাবশ্যক যে সমস্ত রক্তের নমুনা সঠিকভাবে যেন চিহ্নিত করা হয়, তাই ক্রস-ম্যাচিংয়ের ক্ষেত্রে লেবেলিং জরুরী এবং একে মানোপযোগী করা হয়েছে আইএসবিটি ১২৮ নামে পরিচিত একটি বারকোড পদ্ধতি ব্যবহার করে। রক্তরস সঞ্চারণ করার সময়, এটা মনে রাখতে হবে যে রক্তরসে অ্যান্টিজেন থাকেনা কিন্তু সেটি অ্যান্টিবডি বহন করে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি গ্রুপ এ, বি বা এবি কে ও গ্রুপের রক্তরস দিতে পারবে না, কারণ ও গ্রুপের একজন ব্যক্তির রক্তে এ এবং বি অ্যান্টিবডি রয়েছে এবং প্রাপকের একটি অনাক্রম্য প্রতিক্রিয়া থাকবে। অন্যদিকে একজন এবি দাতা যে কাউকে রক্তরস দিতে পারবে, যেহেতু তাদের রক্তরসে কোনো অ্যান্টিবডি নেই। ডানদিকের ছকটি রক্তরস সঞ্চারণের জন্য, এবং এটি আরবিসি সঞ্চারণের ঠিক বিপরীত। যেহেতু বেশিরভাগ মানুষেরই রিসাস ফ্যাক্টরের জন্য অ্যান্টিবডি থাকেনা (এটি শুধুমাত্র ঘটে হয় গর্ভাবস্থার মাধ্যমে বা রক্ত ​​সঞ্চারনের মাধ্যমে তাই আরএইচ ফ্যাক্টরকে হিসেবে ধরা হয় না। অনেক সময়েই একজন গর্ভবতী মহিলা তার নিজের রক্তের থেকে ভিন্ন রক্তের গ্রুপের একটি ভ্রূণ বহন করে, এবং কখনও কখনও মায়ের শরীর ভ্রূণের লোহিত রক্তকণিকার বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করে, যার ফলে ভ্রূণের লোহিত কণার সংখ্যা কমে যায়, এই অবস্থাটি নবজাতকের হেমোলাইটিক রোগ হিসাবে পরিচিত। নবজাতকের হেমোলাইটিক রোগ এইচডিএন নামেও পরিচিত) হল একটি অ্যালোইমিউন (নিজের দেহের নয় এমন কোষকলাকে প্রত্যাখ্যান)। এটি একটি ভ্রূণে দেখতে পাওয়া যায় যখন মায়ের দেহে উৎপাদিত আইজিজি (IgG) অ্যান্টিবডি যেগুলি অমরার মধ্য দিয়ে ভ্রূণে সঞ্চালিত হয় তার মধ্যে কিছু লোহিত রক্ত ​​​​কোষকে আক্রমণ করে। ভ্রূণের লোহিত কণিকা ভেঙ্গে যায় এবং ভ্রূণ রেটিকুলোসাইটোসিস (অপরিণত কোষযুক্ত) এবং অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। ভ্রূণের রোগটি হালকা থেকে খুব গুরুতর পর্যন্ত হতে পারে, এবং হাইড্রপস ফেটালিস (ভ্রূণের শরীরের দুই থেকে তিন স্থানে অতিরিক্ত জল জমে যাওয়া হৃদযন্ত্রের কাজ বন্ধ হয়ে ভ্রূণের মৃত্যু ঘটতে পারে। রোগটি মাঝারি বা গুরুতর হলে ভ্রূণের রক্তে অনেক এরিথ্রোব্লাস্ট উপস্থিত থাকে এবং তাই রোগের এই রূপকে এরিথ্রোব্লাস্টোসিস ফেটালিস বলা যেতে পারে। জন্মের আগে, চিকিৎসার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে জরায়ুর মধ্যে দিয়ে ভ্রূণে রক্ত সঞ্চারণ বা প্রসবের সময় এগিয়ে আনা। প্রসব আগে করাতে গেলে যেগুলি দেখতে হয় সেগুলি হল ভ্রূণের ফুসফুসের সম্পূর্ণ গঠন হয়েছে কিনা, গর্ভাবস্থার ৩৫ থেকে ৩৭ সপ্তাহ অতিবাহিত হয়েছে কিনা এবং ভ্রূণের কোন সমস্যা দেখা দিয়েছে কিনা। মায়ের শরীরে অ্যান্টিবডির সঞ্চালনের মাত্রা ৭৫% কমাতে রক্তরস বিনিময়ও করা যেতে পারে। জন্মের পরে, অসুস্থতার তীব্রতার উপর নির্ভর করে চিকিৎসার অবস্থা, তবে এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে তাপমাত্রা স্থিতিশীলকরণ এবং পর্যবেক্ষণ, আলোক চিকিৎসা, শিশুর দেহে সামঞ্জস্যপূর্ণ লোহিত রক্ত কণিকা সঞ্চারণ, শিশু এবং মা উভয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ রক্তের বিনিময় সঞ্চারণ, শরীরে অতিরিক্ত অ্যাসিড জমা (অ্যাসিডোসিস) সংশোধনের জন্য সোডিয়াম বাইকার্বোনেটের ব্যবস্থা করা এবং অথবা শ্বসনে বাইরে থেকে সাহায্য। আরএইচ নেগেটিভ মায়েদের যাদের গর্ভাবস্থায় আরএইচ পজিটিভ শিশু আছে, তাদের আরএইচ ইমিউন গ্লোবিউলিন (RhIG) দেওয়া হয়, যেটি রোগঅ্যাম (একটি ওষুধ যা মায়ের রক্তের সেই অ্যান্টিবডি তৈরি করতে বাধা দেয় যেগুলি ভ্রূণের আরএইচ-পজিটিভ রক্তকণিকাকে আক্রমণ করে) নামেও পরিচিত। এটি গর্ভাবস্থায় এবং প্রসবের পরে ডি অ্যান্টিজেনের সংবেদনশীলতা রোধ করে। মায়ের শরীরে অনাক্রম্য প্রতিক্রিয়া তৈরি হওয়ার আগে এবং তার সঙ্গে অ্যান্টি-ডি আইজিজি (IgG) তৈরি করতে সক্ষম হওয়ার আগে এটি ভ্রূণের লোহিত রক্ত কোষগুলির সঙ্গে ডি অ্যান্টিজেনকে আবদ্ধ করে ফেলে। জন্মের পূর্বকালীন আরএইচআইজি-এর প্রয়োগের একটি ত্রুটি হল যে যখন মাকে পরীক্ষা করা হয় তখন এটি একটি পজিটিভ অ্যান্টিবডি স্ক্রীন সৃষ্টি করে যাকে অ্যান্টিবডি উৎপাদনের জন্য অনাক্রম্যতার কারণ থেকে আলাদা করা যায় না। সবচেয়ে সাধারণ উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত রক্তপাতজনিত ব্যাধি, ভন উইলেব্র্যান্ড রোগ, পুরুষ এবং মহিলা উভয়কেই সমানভাবে প্রভাবিত করে। ভন উইলেব্র্যান্ড রোগে হিমোফিলিয়ার মতই রক্ত সঠিকভাবে জমাট বাঁধতে পারেনা। যারা ভন উইলেব্র্যান্ড রোগে আক্রান্ত তাদের শরীরে নিম্নলিখিত এক বা একাধিক জিনিস লক্ষিত হবে কম মাত্রায় ভন উইলেব্র্যান্ড ফ্যাক্টর (একটি প্রোটিন যা রক্ত ​​​​জমাট বাঁধতে সাহায্য করে এবং/অথবা তাদের ভন উইলেব্র্যান্ড ফ্যাক্টর সঠিকভাবে কাজ করে না। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটি উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত একটি রোগ (পিতা-মাতা উভয়েরই অবদান থাকতে পারে বিরল ক্ষেত্রে এটি একটি নিজস্ব অর্জিত ব্যাধিও হতে পারে। ভন উইলেব্র্যান্ড রোগ তিন ধরণের হতে পারে: প্রকার ১, যা রোগের সবচেয়ে হালকা এবং সবচেয়ে সাধারণ রূপ; প্রকার ২, যার চারটি উপপ্রকার রয়েছে (২এ, ২বি, ২এম, এবং ২এন) এবং এর তীব্রতা হালকা থেকে মাঝারি পর্যন্ত; এবং পরিশেষে, প্রকার ৩, যা খুবই বিরল এবং সবচেয়ে মারাত্মক রূপ। প্রথম ধরণের ভন উইলেব্র্যান্ড রোগের ক্ষেত্রে, ভন উইলেব্র্যান্ড ফ্যাক্টরের মাত্রা খুব কম থাকে। ফ্যাক্টর ৮ (এক ধরণের প্রোটিন, রক্ত তঞ্চনে সহায়তা করে) এর মাত্রাও স্বাভাবিকের চেয়ে কম হতে পারে। এই ধরণটি এই রোগের সবচেয়ে হালকা এবং সবচেয়ে সাধারণ রূপ। নির্ণীত ভন উইলেব্র্যান্ড রোগীর ৪ জনের মধ্যে প্রায় ৩ জনই এই ব্যাধিতে আক্রান্ত। দ্বিতীয় ধরণের ভন উইলেব্র্যান্ড রোগের ক্ষেত্রে, ভন উইলেব্র্যান্ড ফ্যাক্টরের কোন ত্রুটি থাকার ফলে এটি সঠিকভাবে কাজ করে না। এই প্রকারটি ২এ, ২বি, ২এম, এবং ২এন এ বিভক্ত। প্রতিটির চিকিৎসার ধরণ আলাদা, তাই সঠিক প্রকারটি জানা গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম এবং দ্বিতীয় ধরণের ভন উইলেব্র্যান্ড রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নোক্ত মৃদু থেকে মাঝারি রক্তপাতের লক্ষণ থাকতে পারে: অল্পেই কালশিটে পড়া, নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়া, দাঁতের কোন চিকিৎসার পরে মাড়ি থেকে রক্তপাত, মহিলাদের মধ্যে ভারী ঋতুস্রাব, মল বা প্রস্রাবে রক্ত ​​​​(অন্ত্র, পাকস্থলী, বৃক্ক অথবা মূত্রাশয় থেকে রক্তপাত কেটে যাওয়া বা কোন দুর্ঘটনার পর অথবা অস্ত্রোপচারের পরে অতিরিক্ত রক্তপাত। তৃতীয় ধরণের ভন উইলেব্র্যান্ড রোগের ক্ষেত্রে সাধারণত কোন ভন উইলব্র্যান্ড ফ্যাক্টরই থাকেনা এবং ফ্যাক্টর ৮ও খুব কম থাকে। এটি খুবই গুরুতর এবং বিরল ব্যাধি। তৃতীয় ধরণের ভন উইলেব্র্যান্ড রোগের লক্ষণগুলির মধ্যে প্রথম এবং দ্বিতীয় ধরণের রোগের যে কোনও লক্ষণই অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, এবং তাছাড়াও অকারণে গুরুতর রক্তপাত ঘটতে পারে, অবিলম্বে যার চিকিৎসা না করা হলে জীবন-নাশ হতে পারে। নরম কলা বা সন্ধিস্থলগুলিতে রক্তপাত (হেমারথ্রোসিস তীব্র ব্যথা এবং ফুলে যাওয়া এই অসুখের আর একটি লক্ষণ। ভন উইলেব্র্যান্ড রোগে আক্রান্ত অনেক মানুষের রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। তবুও, যদি চিকিৎসার প্রয়োজন হয়, এর তীব্রতার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন রকম চিকিৎসা হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে রক্তে ভন উইলেব্র্যান্ড ফ্যাক্টরের মাত্রা বাড়ানোর ওষুধ (ডিডিএভিপি) প্রদান, তঞ্চনের ভাঙন রোধ করার ওষুধ (এটিকে অ্যান্টিফাইব্রিনোলাইটিক ওষুধ বলা হয়) প্রদান, মহিলাদের ভারী ঋতুস্রাব নিয়ন্ত্রণের ওষুধ (প্রায়ই জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি) প্রদান, বা তঞ্চনের উপাদানগুলির গাঢ় অবস্থার ইনজেকশন (যার মধ্যে আছে ভন উইলেব্র্যান্ড ফ্যাক্টর এবং ফ্যাক্টর ৮) দেওয়া। রক্তনালী ব্যাপ্ত করে জমাট বাঁধা ডিসেমিনেটেড ইন্ট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি যাকে ক্ষয়কারী তঞ্চনও বলা হয়, শরীরের একটি রোগগত প্রক্রিয়া যেখানে ​​পুরো শরীর জুড়ে রক্ত জমাট বাঁধতে শুরু করে। এই অসুখে শরীরের অনুচক্রিকা এবং জমাট বাঁধার উপাদানগুলি নিঃশেষিত হয়ে যায় এবং রক্তক্ষরণের একটি বিপরীতমুখী ঝুঁকি থাকে। এটি গুরুতরভাবে অসুস্থ রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিশেষ করে যাদের গ্রাম-নেগেটিভ পচন (বিশেষত মেনিঞ্জোকোকাল পচন) এবং তীব্র প্রমাইলোসাইটিক লিউকেমিয়া রয়েছে। হিমোফিলিয়া হল এমন একটি রোগ যেখানে রক্তে প্রোটিন কম থাকে বা একেবারেই থাকেনা, যার ফলে রক্ত ​​জমাট বাঁধতে পারেনা। হিমোফিলিয়া দুই ধরণের হয়: প্রকার এ, যা হল ফ্যাক্টর ৮ এর ঘাটতি, এবং প্রকার বি (ক্রিসমাস ডিজিজ যা হল ফ্যাক্টর ৯ এর ঘাটতি। যেহেতু হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্ত ​​জমাট বাঁধার ক্ষমতা কমে যায়, খুব সামান্য কেটে যাওয়াও সম্পূর্ণরূপে জমাট বাঁধতে কয়েক ঘন্টা বা দিন লাগতে পারে, এবং একটি ছোট ধাক্কা বা ঝাঁকুনি শরীরে কালশিটের কারণ হতে পারে যা কয়েক মাস ধরে নিরাময় হয় না। যদিও অভ্যন্তরীণ পেশীর রক্তপাত হল সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ, যার ফলে ফোলাভাব এবং বিভিন্ন মাত্রার ব্যথা হয়। মায়ের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে হিমোফিলিয়া সংক্রমণ হয়। কখনও কখনও হিমোফিলিয়াকে "রাজকীয় রোগ" বলা হয়। কারণ ইংল্যান্ডের রানি ভিক্টোরিয়া (১৮৩৭-১৯০১) ছিলেন হিমোফিলিয়ার বাহক। হিমোফিলিয়া রোগটি তাঁর পুত্র লিওপোল্ডের কাছে সংক্রামিত হয়েছিল এবং তিনি ৩১ বছর বয়সে মারা গিয়েছিলেন। রানি ভিক্টোরিয়ার দুই কন্যা ছিলেন এই রোগের বাহক। এই কন্যারা স্প্যানিশ, জার্মান এবং রাশিয়ান রাজপরিবারে হিমোফিলিয়ার সংক্রমণ ঘটিয়েছিলেন। সবচেয়ে বিখ্যাত গল্পগুলির মধ্যে একটি হল রাশিয়ান রাজপরিবারের। রানি ভিক্টোরিয়ার নাতনি আলেকজান্দ্রা বিবাহ করেছিলেন নিকোলাসকে (১৯০০-এর দশকে রাশিয়ার জার)। আলেকজান্দ্রা এই রোগের বাহক ছিলেন এবং এই রোগটি তাঁদের প্রথম পুত্র সারেভিচ আলেক্সির হয়েছিল, আলেক্সি রাশিয়ার সিংহাসনের উত্তরাধিকারী ছিলেন। পরিবারটি পুত্রের অসুখের কথা মানুষের কাছ থেকে গোপন রাখার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু আলেক্সি গুরুতর কালশিটে এবং চরম যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। পরিবারটি রাসপুটিন নামে এক সন্ন্যাসীর কাছ থেকে সাহায্য পেয়েছিল, যিনি এই তথ্য গোপন রাখতে সাহায্য করেছিলেন এবং পরিবারের উপর প্রচুর ক্ষমতা অর্জন করেছিলেন। পরিবারটি মনে করত যে তিনিই তাদের একমাত্র আশা। রাশিয়ার বিরাট গোলযোগের সময়, নিকোলাস এবং আলেকজান্দ্রা তাঁদের বেশিরভাগ মনোযোগ পুত্রের দিকে ব্যয় করেছিলেন, মানুষের দিকে নয়। ১৯১৭ সালের বলশেভিক বিপ্লব শুরু হতে খুব বেশি সময় লাগেনি। হিমোফিলিয়ার বিপরীতে, উপাদান ৫ লিডেন (রক্ত জমাট বাঁধার উপাদানগুলির একটির পরিব্যক্তি) হল মানব শরীরের উপাদান ৫ এর একটি রূপান্তর যা হাইপারকোয়াগুলেবিলিটি ব্যাধির (জমাট বাঁধা রক্ত শিরা বা ধমনী আটকে দেয়) সৃষ্টি করে। এই ব্যাধিতে উপাদান ৫-এর লিডেন রূপ, সক্রিয় প্রোটিন সি দ্বারা নিষ্ক্রিয় করা যায় না। উপাদান ৫ লিডেন হল ইউরেশীয়দের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ বংশগত হাইপারকোয়াগুলেবিলিটি ব্যাধি। এর নামকরণ করা হয়েছে লিডেন (নেদারল্যান্ড) শহরের নামানুসারে, যেখানে এটি ১৯৯৪ সালে প্রথম অধ্যাপক আর. বার্টিনা এবং অন্যরা চিহ্নিত করেছিলেন। যাদের এই অসুখ আছে তাদের রক্ত ​​জমাট বাঁধার ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় একটু বেশি। যাদের শরীরে উপাদান ৫ আছে তাদের মৌখিক গর্ভনিরোধক, স্থূলতা, ধূমপান এবং উচ্চ রক্তচাপ এড়ানো উচিত। গ্রীক শব্দ (Ἀναιμία) থেকে অ্যানিমিয়া কথাটি এসেছে, যার অর্থ "রক্ত ছাড়া লোহিত রক্ত ​​​​কোষ (আরবিসি) এবং/অথবা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি। এর ফলে কোষকলায় রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন স্থানান্তর করার ক্ষমতা হ্রাস পায়, যার ফলে অক্সিজেন স্বল্পতা (হাইপোক্সিয়া) হয়। যেহেতু সমস্ত মানব কোষ বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের উপর নির্ভর করে, তাই রক্তশূন্যতার বিভিন্ন মাত্রার চিকিৎসাগত ফলাফল বিভিন্ন হতে পারে। শরীরের সমস্ত কলা এবং অঙ্গগুলির পর্যাপ্ত অক্সিজেন প্রাপ্তি নিশ্চিত করার জন্য হিমোগ্লোবিনের (লোহিত রক্তকণিকায় অক্সিজেন বহনকারী প্রোটিন) উপস্থিতি একান্ত প্রয়োজন। রক্তশূন্যতার তিনটি প্রধান শ্রেণীর মধ্যে রয়েছে অত্যধিক রক্তক্ষরণ (তীব্র রক্তক্ষরণ বা দীর্ঘস্থায়ীভাবে অল্প অল্প ক্ষয় অত্যধিক রক্তকণিকা ধ্বংস (হেমোলাইসিস) বা লোহিত রক্তকণিকার উৎপাদনে ঘাটতি (অকার্যকর হেমাটোপয়েসিস)। ঋতুমতী মহিলাদের মধ্যে, খাদ্যতালিকায় লৌহের ঘাটতি লোহিত রক্ত ​​কণিকার ঘাটতির একটি সাধারণ কারণ। কাস্তে-কোষ ব্যাধি হল কাস্তে আকৃতির হিমোগ্লোবিন (এইচজিবি এস বা এইচবি এস) দ্বারা সৃষ্ট জিনগত ব্যাধিগুলির একটি সাধারণ প্রতিশব্দ। এই রোগের অনেক প্রকারের মধ্যে, অস্বাভাবিক কাস্তে আকৃতির হিমোগ্লোবিনের পলিমারকরণ বিক্রিয়ার কারণে অক্সিজেন অপসারিত হয়ে লাল রক্তকণিকা আকৃতি পরিবর্তন করে। এই প্রক্রিয়াটি লোহিত রক্তকণিকাগুলির ঝিল্লির ক্ষতি করে এবং সেগুলি রক্তনালীতে আটকে যেতে পারে। এর ফলে রক্তের নিম্ন প্রবাহের কলাগুলি অক্সিজেন থেকে বঞ্চিত হয় এবং ইস্কেমিয়া (স্থানীয়ভাবে রক্তহীনতা) ও ইনফার্কশনের (কলাবিনষ্টি) কারণ হয়। রোগটি দীর্ঘস্থায়ী এবং সারা জীবনব্যাপী। ব্যক্তিরা অনেক সময়ই হয়তো ভাল থাকে, কিন্তু তাদের জীবনে পর্যায়ক্রমিক বেদনাদায়ক আক্রমণ ঘটতে থাকে। পর্যায়ক্রমিক ব্যথা ছাড়াও, অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির ক্ষতি এবং/অথবা স্ট্রোক হতে পারে। রোগীরা স্বল্পায়ু হয় এবং তাদের গড় জীবনকাল ৪০ বছরের মত হয়। যেখানে ম্যালেরিয়া খুব সাধারণ ছিল বা আছে, বিশেষ করে সাব-সাহারান আফ্রিকায় বা সেই সব লোকদের বংশধরদের মধ্যে এই ব্যাধি বেশি দেখা যায়। কাস্তে-কোষ ব্যাধিটি অটোজোমীয় (একটি জিনগত বৈশিষ্ট্য বা অবস্থা যা পিতামাতা থেকে সন্তানের মধ্যে প্রবাহিত হয়) প্রবাহের আকারে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত হয়, এটি উপরে বর্ণিত। কাস্তে-কোষ রক্তশূন্যতার জন্য দায়ী অ্যালিল হল অটোজোমীয় বৈশিষ্ট্যযুক্ত। যে ব্যক্তি পিতা এবং মাতা উভয়ের কাছ থেকে ত্রুটিপূর্ণ জিন পায় তার দেহে রোগটির বিকাশ ঘটে; একজন ব্যক্তি যে একটি ত্রুটিযুক্ত এবং একটি সুস্থ অ্যালিল গ্রহণ করে সে সুস্থ থাকে কিন্তু সে রোগটির বাহক হিসাবে কাজ করে এবং পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে রোগটি প্রবাহিত করতে সক্ষম। দুজন বাবা-মা যদি বাহক হয় এবং তাদের যদি একটি সন্তান থাকে, তাহলে তাদের সন্তানের অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা ৪-এর মধ্যে-১ এবং সন্তানের কেবল শুধুমাত্র বাহক হওয়ার সম্ভাবনা ২-এর মধ্যে-১। পলিসিথেমিয়া হল এমন একটি অবস্থা যেখানে শরীরের মোট সঞ্চালনকারী এরিথ্রোসাইট (লোহিত রক্তকণিকা) ভরের প্রকৃত বৃদ্ধি ঘটে। পলিসিথেমিয়া বিভিন্ন ধরনের আছে। প্রাথমিক পলিসিথেমিয়ায়, প্রতি ঘন মিলিমিটার রক্তে ৮০ থেকে ৯০ লাখ এবং মাঝে মাঝে ১১০ লাখ এরিথ্রোসাইট থাকতে পারে (প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য একটি স্বাভাবিক সীমা ৪০-৫০ লাখ এবং হেমাটোক্রিট (রক্তে লোহিত রক্তকণিকার (আরবিসি) আয়তনের শতাংশ) ৭০ থেকে ৮০% পর্যন্ত হতে পারে। উপরন্তু, মোট রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ পর্যন্ত বাড়তে পারে। পুরো সংবহন তন্ত্র স্পষ্টতই রক্তে নিমজ্জিত হতে পারে এবং সারা শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালনের সময় স্বাভাবিক মানের দ্বিগুণ পর্যন্ত বাড়তে পারে। এরিথ্রোসাইটের বর্ধিত সংখ্যা রক্তের সান্দ্রতা স্বাভাবিকের চেয়ে পাঁচগুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে। কৈশিকনালীগুলি খুব সান্দ্র রক্ত ​​দ্বারা প্রায় বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং রক্তনালীর মধ্য দিয়ে রক্তের প্রবাহ অত্যন্ত মন্থর হতে থাকে। উপরোক্ত ফলস্বরূপ, চিকিৎসা না করা পলিসিথেমিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধার মত বিভিন্ন ঘটনার ঝুঁকি থাকে (গভীর শিরায় রক্ত জমাট বাঁধা, ফুসফুসের ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধা হৃৎপেশীর রক্তাভাবজনিত মৃত্যু (হার্ট অ্যাটাক) ও স্ট্রোক, এবং বুড-চিয়ারি সিন্ড্রোম (জমাট বাঁধা রক্ত দ্বারা অবরুদ্ধ বা সংকুচিত হেপাটিক শিরা) এর যথেষ্ট ঝুঁকি থাকে। এটি বার বার ঘটতে পারে; এর কোন নিরাময় বিদ্যমান নেই। লক্ষণগত চিকিৎসা (নীচে দেখুন) রক্তের গণনাকে স্বাভাবিক করতে পারে এবং বেশিরভাগ রোগী বছরের পর বছর ধরে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। দ্বিতীয় পর্যায়ভুক্ত পলিসাইথেমিয়া ঘটে এরিথ্রোপোয়েটিন উৎপাদনে যথাযথ বা অনুপযুক্ত বৃদ্ধির কারণে এবং যার ফলে এরিথ্রোসাইটের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। এই ধরণের পলিসিথেমিয়ায়, প্রতি ঘন মিলিমিটার রক্তে ৬০ থেকে ৮০ লাখ এবং মাঝে মাঝে ৯০ লাখ এরিথ্রোসাইট থাকতে পারে। যে ধরণের পলিসিথেমিয়ায় এরিথ্রোপয়েটিনের উৎপাদন যথাযথভাবে বৃদ্ধি পায় তাকে শারীরবৃত্তীয় পলিসিথেমিয়া বলে। শারীরবৃত্তীয় পলিসিথেমিয়া অতি উচ্চতায় (৪২৭৫ থেকে ৫২০০ মিটার) বসবাসকারী ব্যক্তিদের মধ্যে ঘটে, যেখানে অক্সিজেনের প্রাপ্যতা সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে কম। অনেক ক্রীড়াবিদ এই প্রভাবের সুবিধা নিতে অতি উচ্চতায় প্রশিক্ষণ নেয় — এটি রক্তের ডোপিংয়ের একটি আইনী রূপ। প্রকৃত পলিসিথেমিয়া আক্রান্তরা তাদের অবস্থাকে আরও বেশি সহনশীলতা পাবার অ্যাথলেটিক সুবিধা হিসাবে ব্যবহার করার জন্য পরিচিত। দ্বিতীয় পর্যায়ভুক্ত পলিসিথেমিয়ার অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে ধূমপান, বৃক্ক বা যকৃতের স্ফীতি (টিউমার বা হার্ট বা ফুসফুসের রোগ যার ফলে হাইপোক্সিয়া হয়। প্রধানত ফিওক্রোমাসাইটোমা (অ্যাড্রিনাল মেডুলার নালিকায় ছোট স্ফীতি) সহ অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির অস্বাভাবিকতা এবং কুশিং সিন্ড্রোমের (দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে কর্টিসল হরমোনের অত্যধিক পরিমাণ উৎপাদনের ফলে সৃষ্ট অবস্থা) সাথে অ্যাড্রিনাল স্ফীতিও গৌণ কারণ। অ্যাথলিট এবং বডি বিল্ডার যারা অ্যানাবলিক স্টেরয়েড বা এরিথ্রোপয়েটিনের অপব্যবহার করে তাদের এই দ্বিতীয় পর্যায়ের পলিসিথেমিয়া হতে পারে। আপেক্ষিক পলিসিথেমিয়া হল রক্তে এরিথ্রোসাইট স্তরের একটি আপাত বৃদ্ধি; কিন্তু, এর অন্তর্নিহিত আসল কারণ হল রক্তরসের প্লাজমা হ্রাসপ্রাপ্তি। আপেক্ষিক পলিসাইথেমিয়া প্রায়শই শরীর থেকে তরল বেরিয়ে যাওয়ারর কারণে হয়, কারণগুলি হতে পারে যেমন পুড়ে যাওয়া, জলশূন্যতা এবং মানসিক যন্ত্রনা হেতু পলিসিথেমিয়া। লিউকেমিয়া হল রক্ত ​​বা অস্থি মজ্জার একটি কর্কটরোগ (ক্যান্সার) যা রক্তের কোষের, বা বলা যায় সাধারণত শ্বেত রক্তকণিকার (লিউকোসাইট) অস্বাভাবিক বৃদ্ধি দ্বারা চিহ্নিত। এটি হেমাটোলজিক্যাল নিউওপ্লাজম নামক রোগের বিস্তৃত গোষ্ঠীর অংশ। অস্থি মজ্জার ক্ষতির ফলে রক্তে অনুচক্রিকার অভাব হয়, যা রক্ত ​​জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ। স্বাভাবিক মজ্জা কোষগুলি ক্রমবর্ধমান ম্যালিগন্যান্ট কোষ দ্বারা স্থানচ্যুত হয়ে এই ক্ষতি হয়। এর মানে লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের কালশিটে হতে পারে, অতিরিক্ত রক্তপাত হতে পারে বা পিন-ফোটানো রক্তপাত (পেটেকিয়া) হতে পারে। যে শ্বেত রক্ত ​​কণিকাগুলি রোগজীবাণুগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে, সেগুলি দমিত বা অকার্যকর হয়ে পড়তে পারে, যা রোগীকে সংক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলে। লোহিত রক্ত ​​কণিকার ঘাটতির ফলে রক্তাল্পতা ঘটে, যার ফলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এই সমস্ত লক্ষণ অন্যান্য রোগের জন্যও দায়ী হতে পারে; রোগ নির্ণয়ের জন্য রক্ত ​​পরীক্ষা এবং অস্থি মজ্জার বায়োপসি প্রয়োজন। অ্যালবুমিন রক্তে আস্রবণশীল (জল) চাপ বজায় রাখার জন্য দায়ী রক্তের একটি প্রধান প্রোটিন অ্যানিমিয়া খাদ্যে লৌহ, ফলিক অ্যাসিড বা ভিটামিন বি ১২ এর অভাব বা লোহিত রক্তকণিকা ধ্বংসের কারণে লাল রক্তকণিকা বা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি; এটি রক্তের অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা হ্রাসের সাথে যুক্ত বি-সেল অ্যান্টিবডি বিতরণের জন্য দায়ী কোষ বেসোফিল এই শ্বেত রক্তকণিকা ক্ষতিগ্রস্ত কলায় প্রবেশ করে এবং হিস্টামিন ও অন্যান্য রাসায়নিক নির্গত করে যা রোগজীবাণুগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীরে প্রদাহ বাড়ায়। রক্ত পুষ্টি, বর্জ্য, তাপ এই উপাদানগুলি বহন করার মাধ্যম হিসেবে এবং শরীরের পরিবহন ব্যবস্থায় ব্যবহৃত হয়, রক্তনালীগুলির মাধ্যমে শরীরের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যায়। ইওসিনোফিল শ্বেত রক্তকণিকা যা পরজীবী কৃমির (যেমন টেপওয়ার্ম এবং রাউন্ডওয়ার্ম) এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। এটিকে লাল রঞ্জক "ইওসিন" দিয়ে রঞ্জিত করা হয় তাই এই নামকরণ করা হয়েছে। উপাদান ৫ লিডেন সবচেয়ে সাধারণ জিনগত হাইপারকোয়াগুলেবিলিটি ব্যাধি। গঠিত উপাদান রক্তে থাকা লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা এবং অনুচক্রিকা হেমাটোক্রিট রক্তে থাকা লোহিত রক্তকণিকার শতাংশের পরিমাপ হিমোগ্লোবিন (এইচবি লোহিত রক্ত ​​কণিকায় লৌহযুক্ত রঞ্জক যা অক্সিজেন পরিবহন করে হিমোফিলিয়া জিনগত ব্যাধি যাতে আক্রান্ত ব্যক্তির অনিয়ন্ত্রিত রক্তপাত হতে পারে; রক্ত জমাট বাঁধে না হেমোস্ট্যাসিস যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রক্ত ​​প্রবাহ বন্ধ করা হয়; এছাড়াও রক্তের ​​জমাট বাঁধা বর্ণনা করে লিম্ফোসাইট লসিকা তন্ত্রের কোষ, নির্দিষ্ট জীবাণু বা বিষের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা প্রদান করে মনোসাইট বৃহত্তম শ্বেত রক্তকণিকা। সক্রিয় হলে ম্যাক্রোফেজ হয়ে যায়। ফ্যাগোসাইটোসিসের মাধ্যমে জীবাণু এবং ধ্বংসাবশেষকে গ্রাস করে, এছাড়াও বি এবং টি লিম্ফোসাইটগুলিতে অ্যান্টিজেন উপস্থাপনের সাথে জড়িত। নিউট্রোফিলস সবচেয়ে সাধারণ শ্বেত রক্তকণিকা; তারা ফ্যাগোসাইটিক এবং কলার জীবাণু বা ধ্বংসাবশেষ গ্রাস করে; এছাড়াও জীবাণু মারতে তাদের জন্য বিষাক্ত (সাইটোটক্সিক) উৎসেচক এবং রাসায়নিক নির্গত করে এনকে-কোষ প্রাকৃতিক ঘাতক কোষ নামেও পরিচিত, এই টি লিম্ফোসাইটগুলি নজরদারি করে অস্বাভাবিক কলা কোষের সনাক্তকরণের জন্য দায়ী; ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাগোসাইটোসিস যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যামিবয়েড-সদৃশ কোষগুলিকে গ্রাস করা ও হজম করা হয় এবং এর ফলে বহিরাগত ক্ষতিকর পদার্থ বা উপাদান ধ্বংস করা হয় টি-সেল কোষ যা অনাক্রম্যতাকে সমন্বয় করে মধ্যস্থতা করে এবং প্রান্তীয় কলায় প্রবেশ করে। তারা সরাসরি বহিরাগত কোষকে আক্রমণ করতে পারে এবং অন্যান্য লিম্ফোসাইটের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ১. প্রতিদিন অ্যাসপিরিন গ্রহণ করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায় কারণ: :ক) এটি একটি শক্তিশালী ভাসোডিলেটর (যে ওষুধগুলি রক্তনালী প্রসারিত করে) :খ) এটি হৃৎপিণ্ডের কলার ব্যথা অনুভবকারী গ্রাহককে আটকায় :গ) এটি ভেন্ট্রিকুলার ফাইব্রিলেশন (হৃদপিণ্ডের অস্বাভাবিক ছন্দ) বন্ধ করে :ঘ) এটি ধমনীর দেয়ালের অযাচিত আস্তরণ আলগা করে :ঙ) এটি অনুচক্রিকা জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে ২. হেমাটোক্রিট দিয়ে যার শতাংশ পরিমাপ করা হয়: ৩. ফ্রেডের রক্তের গ্রুপ ও- এবং জিঞ্জারের বি+। ফ্রেড এবং জিঞ্জারের একটি ছেলে আছে যে এবি+। আপনি কি বলবেন? :ক) তাদের দ্বিতীয় সন্তান হলে জিঞ্জারকে রোগ্যাম ইঞ্জেকশন দিতে হবে :খ) দ্বিতীয় সন্তানের কোন ঝুঁকি নেই, যদি না তার রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ থাকে :গ) যদি শিশুর রক্ত ​​​​সঞ্চারনের প্রয়োজন হয় তবে ফ্রেড নিরাপদে তা করতে পারে, কিন্তু জিঞ্জার নয় :ঘ) ফ্রেড ছেলেটির বাবা নয় ৪. রক্তের অভিস্রবণীয় চাপ বজায় রাখতে রক্তের কোন উপাদান সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করে? ৫. আপনি যদি এক মিনিটের জন্য আপনার শ্বাস আটকে রাখেন :ক) বৃক্ক সোডিয়াম আয়ন পুনর্শোষণ বৃদ্ধি করবে :খ) রক্তে হাইড্রোজেন-আয়নের ঘনত্ব বাড়বে :গ) আপনার হৃদস্পন্দন অনেক ধীর হয়ে যাবে :ঘ) হিমোগ্লোবিন অক্সিজেনের সাথে আরও দৃঢ়ভাবে আবদ্ধ হবে ৬. কলা দ্বারা উৎপাদিত কার্বন ডাই অক্সাইডের বেশিরভাগই ফুসফুসে পরিবাহিত হয়: :ক) রক্তরসে গ্যাসের ছোট বুদবুদ :খ) লোহিত রক্ত ​​কণিকায় হিমোগ্লোবিনের সাথে গ্যাস আবদ্ধ :ঘ) শ্বেত রক্তকণিকা এবং অ্যালবুমিনের সাথে গ্যাস আবদ্ধ :ঙ) লসিকা তন্ত্রের মাধ্যমে গ্যাস পরিবাহিত হয় ৭. একটি কলায় আঘাতের পরে রক্তক্ষরণ প্রতিরোধ করার জন্য, প্রথমে রক্তনালীগুলি :ক) একটি অনুচক্রিকা বন্ধক গঠন করে :খ) একটি ক্লট গঠন করে :গ) তঞ্চন প্রক্রিয়া শুরু করে :ঘ) সংকুচিত হয় এবং বাধা তৈরি হয় ৮. আপনি দীর্ঘ রেসের শেষে একজন পুরুষ সাইক্লিস্টের কাছ থেকে রক্তের নমুনা নিন। হেমাটোক্রিট ৬০%। সবচেয়ে সম্ভবত উপসংহার হয়: :ক) এটি বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের জন্য স্বাভাবিক সীমার মধ্যে :খ) এই সাইক্লিস্ট রক্তশূন্যতায় ভুগছেন :গ) এত কম হেমাটোক্রিট লিভারের ক্ষতি বা লিউকেমিয়ার জন্য হতে পারে :ঙ) সাইক্লিস্ট ফার্মাসিউটিক্যাল এরিথ্রোপয়েটিন গ্রহণ করছেন ৯. একটি সাধারণ রক্তের নমুনায়, নিম্নলিখিত কোষগুলির মধ্যে কোনটি প্রচুর পাওয়া যাবে? ১০. দান করা রক্তের ব্যাগে রক্ত জমাট বাঁধে না কারণ :খ) এটি শুকিয়ে যেতে পারে না :গ) এটি ফ্রিজে রাখা হয় :ঘ) কোন মুক্ত ক্যালসিয়াম থাকেনা ১১. রক্তের প্রাথমিক কাজ কি? :ক) কলায় পুষ্টি সরবরাহ করা :গ) শরীরের তাপমাত্রায় সামঞ্জস্য রাখা ১২. লোহিত রক্ত ​​কণিকার প্রধান উপাদান কি {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) লাইসেন্স কোন স্রষ্টার কাজ তার অনুমতি ব্যতীত কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে তার অনুমতি দেয়‌। কাজের স্রষ্টা লাইসেন্সের বাইরে পড়ে এমন ব্যবহারের জন্য এখনও অনুমতি দিতে পারেন, তবে লাইসেন্স দ্বারা অনুমোদিত ব্যবহারের জন্য কোন অনুমতির প্রয়োজন হয় না। ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স একইসাথে মানব পাঠযোগ্য এবং মেশিনে পাঠযোগ্য''। এর মানে হল যে ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের আওতায় থাকা কাজগুলো তাদের মেটাডেটাতে চিহ্নিত করা যেতে পারে, যা সার্চ ইঞ্জিনগুলিকে সেগুলো সনাক্ত করার অনুমতি দেয়। উদাহরণস্বরূপ গুগল চিত্রের অনুসন্ধান ব্যবহারকারীদের লাইসেন্সের মাধ্যমে কাজগুলি ফিল্টার করার অনুমতি দেয়। কাজের স্রষ্টা তার কাজকে মিশ্রিত লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ পারেন। লাইসেন্স দ্বারা আচ্ছাদিত বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে: আপনাকে অবশ্যই যথাযথ কৃতিত্ব দিতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক প্রদান করতে হবে, এবং কোন পরিবর্তন করা হলে তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যে কোন যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে তা করতে পারেন, কিন্তু এমন কোন পদ্ধতিতে নয় যাতে মনে হয় লাইসেন্সকারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছেন। আপনি যদি কাজটি পরিবর্তন, রুপান্তর, বা কাজটির ওপর ভিত্তি করে কিছু তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান মূল লাইসেন্সের মত একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে। আপনি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে উপাদান ব্যবহার করতে নাও পারেন। **আপনি যদি কাজটি পরিবর্তন, রুপান্তর, বা কাজটির ওপর ভিত্তি করে কিছু তৈরি করেন, তবে আপনি সম্পাদিত উপাদান বিতরণ নাও করতে পারেন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} অফিসিয়াল স্টাফ এবং বোর্ড ছাড়াও, ক্রিয়েটিভ কমন্সে ক্রিয়েটিভ কমন্স গ্লোবাল নেটওয়ার্ক নামে পরিচিত অ্যাফিলিয়েটগুলির একটি নেটওয়ার্ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা বিশ্বজুড়ে ক্রিয়েটিভ কমন্সের প্রতিনিধিত্ব করে। * আবিষ্কার ও সহযোগিতার সরঞ্জাম এই ক্ষেত্রগুলির প্রতিটিতে প্রযুক্তিগত কাজ, আউটরিচ এবং এডভোকেসি উভয়ই অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ক্রিয়েটিভ কমন্সে সম্ভাব্য লাইসেন্স ব্যবহারকারীদের শিক্ষিত করার জন্য প্রোগ্রাম রয়েছে, যাতে তারা তাদের কাজ মুক্ত করার সাথে সাথে কপিরাইট সংস্কারের পক্ষে সমর্থন করার জন্য কাজ করেন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) ফ্যামিলি ক্যাফে এইচআর সংস্কার, জুন ২০১৭। তৈরি করেছেন: iiWizard_Trist। হ্যালো। প্রতিষ্ঠাতা লিহংজি আমাদের প্রথম, এইচআর সংস্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে! এটি দেখাবে আপনি এফসি সম্পর্কে কতটা জানেন এবং আপনি যদি ফ্যামিলি ক্যাফেতে এইচআর হিসাবে আপনার পদের যোগ্য হন। এটা খুব কঠিন হবে যেহেতু আপনি এইচআর এর তাই দয়া করে কিছু সময় ব্যয় করুন এবং দীর্ঘ বাক্য উত্তর দিয়ে উত্তর দিন। আপনি যদি এই সংস্কারটি আমাকে বা MissChelsy, new_slates বা Bl_0x-এ না পাঠান, তাহলে আপনাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে। আপনাকে ৪টি বিষয়ে পরীক্ষা করা হবে, যেমন এমআর সংস্কার পর্যায় ১ সময়ানুবর্তিতা পর্যায় ২ কার্যকলাপ পর্যায় ৩ জ্ঞান পর্যায় ৪ সেশন। ''খসড়া হচ্ছে লেখা এবং সফল লেখার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনার খসড়া ব্যবহার করার কারণটি হল এটি আপনার চূড়ান্ত কাগজের মৌলিক কাঠামো স্থাপন করতে পারে। আপনি যদি ফ্রেমওয়ার্কটি ভালভাবে সাজান, তবে আপনার কাছে একটি সুন্দর কাগজ লেখার একটি ভাল সুযোগ থাকবে, তবে, আপনি যদি কাঠামোর উপর একটি খারাপ কাজ করেন তবে সাফল্য অর্জন করা আরও কঠিন হতে পারে। নিম্নলিখিত বিভাগ আপনাকে নির্দেশাবলী এবং সহজ টিপস সহ খসড়া প্রক্রিয়া(গুলি) এর মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবে। প্রথমবার কেউই ঠিক করে না একজন লেখক পরবর্তী আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বা যে কোনো স্তরের একজন ছাত্রই হোক না কেন, সফল লেখার অংশ হিসেবে খসড়া তৈরি করতে হবে। যদি একজন পেশাদার লেখক বলেন যে তিনি/তিনি কখনোই একাধিক খসড়া লেখেন না তাহলে আপনি বাজি ধরতে পারেন যে তারা রসিকতা করছে বা সত্য বলছে না। এমনকি যখন লেখকরা সময়সীমার জন্য কাজ করেন এবং একক বৈঠকে লেখেন, তখন তারা এটিকে সঠিকভাবে পেতে বারবার এর অংশগুলিতে ফিরে আসেন। এছাড়াও, একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা সবসময় সম্পন্ন করা মানে না; লেখকরা ইতিমধ্যে প্রকাশিত একটি অংশে ফিরে যেতে এবং এটিকে আরও ভাল করার জন্য সংশোধন করতে পারেন। কাজটি একটি গবেষণা পত্র বা একটি কবিতা কিনা তা বিবেচ্য নয়, সমস্ত ধরণের লেখার খসড়া তৈরি করা দরকার। যেহেতু একজন পেশাদার লেখক প্রায় কখনোই প্রথম খসড়াতে নিখুঁত লেখার একটি অংশ পায় না, তাই আপনার যদি বেশ কয়েকটি খসড়ার প্রয়োজন হয় তবে খারাপ বোধ করবেন না। সুতরাং, যদি আপনি একটি কাগজে আপনার প্রথম চেষ্টা সম্পর্কে খুব অসন্তুষ্ট হন তবে এটিকে আরও ভাল কিছুর শুরু হিসাবে ভাবুন, অর্থাৎ মোটামুটি খসড়া৷ একাধিক খসড়ার আরেকটি সুবিধা হল যে আপনি যত বেশি লিখবেন আপনার ভুল ধরার এবং কাগজের উন্নতির সম্ভাবনা তত বেশি। এই কারণেই লেখার প্রক্রিয়া চলাকালীন একাধিক খসড়ার জন্য সময় করা এত গুরুত্বপূর্ণ। খসড়া তৈরিতে ব্যয় করা সময় আপনাকে আপনার চূড়ান্ত খসড়াটির আরও গৌরবময় সংস্করণের আগের চেয়ে আরও কাছাকাছি নিয়ে আসবে। শুধু পৃষ্ঠায় এটি পাওয়ার গুরুত্ব কাগজে বা কম্পিউটারের পর্দায় না হওয়া পর্যন্ত লেখার জন্য খুব বেশি কিছু করা যায় না। আপনি উদ্বিগ্ন হতে পারেন যে কাগজটি খুব ভাল হবে না বা এমনকি মনে করেন যে এটি ভয়ানক হবে, তবুও আপনি আসলে এটি না লিখা পর্যন্ত আপনি সত্যিই জানতে পারবেন না। আপনি এবং আপনার পাঠক(রা) আপনি যা লিখেছেন তা দেখতে সক্ষম হবেন না, তবে এখনও যা লেখা হয়নি তা ঠিক করার জন্য কাজ করার কোন সুযোগ নেই। আপনার শব্দগুলিকে কীভাবে নামিয়ে আনা যায় সে সম্পর্কে আরও ধারণার জন্য নীচের প্রাক-লেখার বিভাগটি দেখুন। ব্রেনস্টর্মিং হল সবচেয়ে কার্যকর প্রাক-লেখার কৌশলগুলির মধ্যে একটি যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন। এটি কার্যত বেদনাদায়ক এবং বেশ মজাদার হতে পারে, যদি আপনি এটিকে ছেড়ে দেন! বুদ্ধিমত্তা সহজ কারণ সেখানে কোনো নিয়ম নেই। আপনার মনকে ঘুরতে দিন এবং এমন জিনিসগুলি নিয়ে ভাবতে দিন যা আপনি আরও অন্বেষণ করতে চান। আপনি একে অপরের সাথে সংযোগ করতে পারেন এমন জিনিসগুলির একটি মানসিক ওয়েব তৈরি করার চেষ্টা করুন। ধারণার বিদ্যুত আপনাকে আঘাত করতে দিন যতটা তারা পারে। নিজেকে কয়েকটি স্টার্টার প্রশ্ন করুন যেমন: যদি আমি এই বিষয় নির্বাচন করি তাহলে আমি কি শব্দ/পৃষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে পারব? সেখানে অন্য গবেষকরা কি আমার মত চিন্তা করছেন? আমার আগ্রহের বিষয়ের সাথে কোন বিষয়গুলি সম্পর্কিত? বিষয় সম্পর্কে কি আমি একটি থিসিস করতে পারি? এই বিষয়ের একটি তর্কযোগ্য দিক কোথায়? আমি উভয় পক্ষকে দেখতে এবং তর্ক করতে পারি? অন্য কোন বিষয় আমাকে আগ্রহী? মিডিয়াতে কি এমন কিছু আছে যা আমি একটি কাগজে পরিণত করতে পারি? এটা কিভাবে আমার দৈনন্দিন জীবন প্রভাবিত করতে পারে? কি ধরনের উদাহরণ আমার পয়েন্ট ব্যাখ্যা করতে পারে? এটি কি একটি তাজা/সৃজনশীল বিষয়? এটা কি খুব সাধারণ হয়ে উঠেছে? এই প্রশ্নগুলি এবং আপনার তৈরি করা অন্যান্য প্রশ্নগুলি আপনাকে আপনার লেখার প্রক্রিয়া শুরু করতে সাহায্য করবে। আপনি কাগজে কলম বা চাবিতে আঙ্গুল রাখার আগে (যদি আপনার কাছে একটি ভাল ধারণা থাকে তবে এটি লিখে রাখুন, এইভাবে আপনি এটি ভুলে যাবেন না একবার আপনার মাথায় একটি বিষয় থাকলে আপনি কঠিন জিনিসগুলিতে এগিয়ে যেতে প্রস্তুত। আপনি যদি এটি করতে দেন তবে মুক্তলেখাও বেশ মজাদার হতে পারে। একবার আপনার যুক্তির মূল বিষয় হয়ে গেলে, তারপরে কাগজে আপনার ধারণাগুলি পেতে শুরু করার সময় এসেছে। মুক্ত লেখার উদ্দেশ্য শুধু তাই করা। আবার, মুক্তলেখার সাথে, কিভাবে এগিয়ে যেতে হবে তার কোন নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। অনেক শিক্ষক এই কৌশলটি আপনার সৃজনশীলতা জাম্পস্টার্ট করার উপায় হিসাবে ব্যবহার করবেন এবং আপনাকে চিন্তা করার উপায় হিসাবে ব্যবহার করবেন। আপনার কাগজের আগে বিনামূল্যে লেখার জন্য আপনাকে আপনার বিষয় সম্পর্কে বেশ কয়েক (৮-১০) মিনিট লিখতে হবে। এমনকি আপনি যদি টপিক থেকে ঝাঁপিয়ে পড়েন তবে লেখা চালিয়ে যান কারণ আপনি হয়তো বিষয়ের কাছাকাছি ফিরে আসতে পারেন বা একটি নতুন উপায় আবিষ্কার করতে পারেন যাতে আপনি আপনার বিষয় নিয়ে যাওয়ার কথা বিবেচনা করতে পারেন। আপনি আপনার বিষয় সম্পর্কে আপনার সমস্ত ধারণা লিখে শুরু করতে চাইতে পারেন। আপনার মনে হয় এমন জিনিসগুলি লিখুন যা শেষ পর্যন্ত আপনার প্রধান পয়েন্ট হিসাবে কাজ করবে। আপনার দৃষ্টিভঙ্গির সাথে একমত না এমন একজনের সাথে আপনি কীভাবে তর্ক করবেন সে সম্পর্কে চিন্তা করুন। আপনি তাদের কি বলবেন? আপনি প্রকৃত প্রমাণ দিয়ে এটি ব্যাক আপ করতে পারেন? দ্রষ্টব্য: এই মুহুর্তে আপনার অগত্যা প্রকৃত প্রমাণের প্রয়োজন হবে না, তবে আপনি আপনার দাবির ব্যাক আপ করতে ব্যবহার করতে পারেন এমন জিনিসগুলি সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা পেতে চাইবেন। এটি এমন একটি বিন্দু যেখানে আপনার যুক্তি একসাথে টানতে শুরু করে এবং আপনি সম্ভবত দেখতে পাবেন যে আপনার যুক্তিতে ফিট করার চেয়ে আপনার কাছে আরও বেশি ধারণা এবং পয়েন্ট রয়েছে, কিন্তু তারপরে আপনি সেরা পয়েন্টগুলি বেছে নিতে পারেন এবং আপনার যুক্তিকে আরও শক্তিশালী করতে পারেন। রূপরেখা এবং রুক্ষ রূপরেখা হল যেখানে আপনি আপনার কাগজের কঙ্কাল তৈরি করতে শুরু করেন। তারা এমন প্যাটার্ন হবে যা থেকে আপনি আপনার যুক্তি লিখবেন। রূপরেখাটি আপনার চিন্তাভাবনাগুলিকে একটি বিস্তৃত প্রক্রিয়ায় সংগঠিত করার একটি উপায় হিসাবে কাজ করে যা এক বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে মসৃণভাবে প্রবাহিত হয়। একটি রূপরেখার বিন্যাস আপনাকে আপনার কাগজের মধ্যে সংগঠন তৈরি করতে সহায়তা করে। এখানে একটি উদাহরণের রূপরেখা রয়েছে যা আপনাকে ফর্ম্যাট এবং সংগঠন শিখতে সাহায্য করবে যা এটি আপনার যুক্তি দেবে। এটি আপনার প্রধান বিষয়। এটি আপনার শিরোনামও হতে পারে। আপনি কি সম্পর্কে কথা বলতে যাচ্ছেন? উ: এটি আপনার পরিচায়ক অনুচ্ছেদ। আপনার ভূমিকা বিষয় বাক্য দিন. ক. আপনার থিসিস বর্ণনা করুন। আপনার এখনই একটি পরিষ্কার এবং উন্নত থিসিস থাকা উচিত। খ. এটি আপনার যুক্তির মূল অংশ। গ. যুক্তির অন্য দিকটি স্বীকার করুন এবং খারিজ করুন ক. পয়েন্ট ২ এর জন্য সমর্থনকারী প্রমাণ গ. যুক্তির অন্য দিকটি স্বীকার করুন এবং খারিজ করুন গ. এটি আপনার যুক্তির উপসংহার ক. আপনার থিসিস পুনরায় বর্ণনা করুন দ্রষ্টব্য: এই রূপরেখার চেয়ে আপনার কাছে আরও অনেকগুলি প্রধান পয়েন্ট থাকতে পারে, তবে সেগুলি একই মৌলিক কাঠামো অনুসরণ করে। একটি মোটামুটি খসড়া লেখার প্রক্রিয়ার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। একাধিক খসড়া লেখা আপনাকে সমস্যাগুলি ধরতে এবং কাগজটি কোথায় কাজ করছে না তা দেখার সুযোগ দেয়। সুতরাং, আপনার কাগজের কমপক্ষে দুই বা তিনটি খসড়া লেখার জন্য যথেষ্ট সময় দিয়ে নিজেকে ছেড়ে দেওয়া একটি খুব ভাল ধারণা। আপনি আগে থেকে আপনার কাগজ পরিকল্পনা করার জন্য একটি রূপরেখা করতে চাইতে পারেন, কিন্তু এটি করা সবসময় প্রয়োজন হয় না। আপনি আপনার চিন্তাভাবনা পাওয়ার পরে, যেকোন সম্ভাব্য গবেষণা এবং বা উৎসের প্রয়োজন যাতে আপনি আসলে লিখতে শুরু করতে পারেন। আপনি যখন আপনার মোটামুটি খসড়া লিখবেন তখন আপনি কাগজটি সম্পর্কে সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট বোধ করতে পারবেন না, তবে এটি ঠিক কারণ এটি একটি মোটামুটি খসড়ার জন্য। আপনি নিজেকে ধারণাগুলির সর্বোত্তম বিন্যাস পেতে এবং সেগুলি প্রকাশ করার বিভিন্ন উপায় খুঁজে পেতে কাজ করার সুযোগ দিতে চান। ফর্ম: ভূমিকা, প্রধান অংশ, উপসংহার এবং অনুচ্ছেদ এটি শুরু করুন, এটি বলুন, এটি শেষ করুন এটি তার সবচেয়ে সহজ আকারে একটি একাডেমিক লেখার খসড়া। এটা শুরু করুন। ভূমিকা এটি সব শুরু। সেখানেই আপনি পাঠককে আপনি যা লিখছেন তার সাথে জড়িত করবেন এবং সেই সাথে আপনার যা বলার আছে তাতে তাদের আগ্রহী করুন। ভূমিকা বিভাগের শেষে, একাডেমিক লেখার অনেক ফর্মের একটি থিসিস থাকে প্রধান ধারণা বা দাবি। এটা বলুন। আপনার যা বলার আছে তা বলুন এবং ধারণাগুলির একটি ক্রম সেট করতে ভুলবেন না যা শেষ পর্যন্ত উপসংহারে নিয়ে যাবে। প্রতিটি ধারণা বা “পয়েন্ট” এর শ্বাস নেওয়ার জন্য জায়গা প্রয়োজন, তাই এটিকে অন্ততপক্ষে নিজস্ব অনুচ্ছেদ দিন। সহায়ক বিবরণ এবং উদাহরণ সাহায্য করবে। শেষ করুন। উপসংহারটি এটিকে এমনভাবে গুটিয়ে রাখে যা কেবল থিসিসটির পুনরাবৃত্তি করে না এটি এটিকে আরও বড় এবং আরও নির্দিষ্ট করে তোলে। এই ধরনের লেখার পরিভাষা হল “সংশ্লেষণ”। সংশ্লেষণে, পুরোটি তার অংশগুলির চেয়ে বড় এবং এটিই একটি ভাল উপসংহার করে। বলা বাহুল্য, প্রতিটি অংশে অনুচ্ছেদ ব্যবহার করা জড়িত, কিন্তু খসড়া তৈরির পর্যায়ে এটি “বিভাগ” সম্পর্কে আরও চিন্তা করার জন্য সহায়ক। একটি ভূমিকা একাধিক অনুচ্ছেদের হতে পারে। একটি শরীরের একাধিক অনুচ্ছেদ করা প্রয়োজন. একটি উপসংহার একটি অনুচ্ছেদ হতে পারে, কিন্তু আরো হতে পারে. খসড়া তৈরির সময় যদি আপনার স্বাভাবিক প্রবণতাটি একটি দীর্ঘ অনুচ্ছেদে পূর্ণ-বাষ্পে এগিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে এটিকে পরে ভেঙে ফেলার উদ্দেশ্যে হয়, তবে এটি কিছুটা ধীর করার প্রচেষ্টার মূল্য এবং সেই অনুচ্ছেদগুলিকে আপনি লেখার সাথে সাথে বিরতি দেওয়ার জন্য। আপনার খসড়া দীর্ঘমেয়াদে আরও ভালভাবে সংগঠিত হবে, এটি আপনার এবং আপনার ভবিষ্যতের পাঠকের জন্য একটি ভাল জিনিস। প্রক্রিয়া: শুরু করা, রাইটিং ব্লক এড়িয়ে যাওয়া খসড়াগুলির মধ্যে প্রক্রিয়া: মধ্যবর্তী খসড়া, সম্পাদনা, এমএলএ, ইত্যাদি এখানে খসড়াগুলির মধ্যে প্রক্রিয়াটি অন্য দুটি বিভাগের সাথে ওভারল্যাপিং ধরনের, সেগুলি হল, সংশোধন এবং সম্পাদনা৷ প্রকৃতপক্ষে, মধ্যবর্তী খসড়াগুলি আপনার পূর্বের খসড়াগুলিকে বারবার সংশোধন করার একটি প্রক্রিয়া। আপনি যা মনে করেন তা সঠিক বা যথেষ্ট ভাল নয় তা দেখতে হবে এবং আপনার পাঠকদের কাছে আপনার পয়েন্টগুলি আরও ভালভাবে ব্যাখ্যা করার উপায়গুলি নিয়ে ভাবতে হবে। আরও বিশদ বিবরণের জন্য, আপনি কীভাবে ধাপে ধাপে আরও ভাল খসড়া সংশোধন করতে পারেন সে সম্পর্কে আপনি অন্য দুটি বিভাগে উল্লেখ করতে চাইতে পারেন। হ্যাঁ! আপনি এখন চূড়ান্ত খসড়ায় আসছেন! যাইহোক, এখনও আপনার চূড়ান্ত কাগজ শেষ হয় নি! লেখা নির্মাণের সামগ্রিক কাঠামো ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে, তাই আমরা বলতে পারি যে আপনি অর্ধেক সাফল্য অর্জন করেছেন! তারপরও, আপনাকে খসড়া তৈরির বাইরে আরও বিভাগগুলিতে যেতে হবে যা আপনাকে আপনার কাগজটি সম্পূর্ণ করার জন্য সহায়তা করবে! কঠোর পরিশ্রম চালিয়ে যান এবং আপনি খুশি হবেন যে আপনি এতগুলি খসড়ার মধ্য দিয়ে গেছেন, সেই সমস্ত কঠোর পরিশ্রম শেষ পর্যন্ত একটি বড় উপায়ে পরিশোধ করতে পারে! {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} “একটি প্রবন্ধ একটি মিনি-স্কার্টের মতো হওয়া উচিত বিষয়টিকে কভার করার জন্য যথেষ্ট দীর্ঘ, এটি আকর্ষণীয় করার জন্য যথেষ্ট ছোট।” লেখক অজানা একটি প্রবন্ধ লেখার সময়, একজনকে অবশ্যই এর শ্রোতা এবং এর উদ্দেশ্য বিবেচনা করতে হবে৷ অনেকগুলি কালো দাগ রয়েছে (যা করা উচিত নয়)৷ কোন অবস্থাতেই কখনই রাখবেন না: * এই রচনাটির উদ্দেশ্য হল এটি শুধু পরীক্ষককে উত্তেজিত করে) * আমি দেখাতে যাচ্ছি হয়তো পরীক্ষক ভেবেছিলেন আপনি নাচতে যাচ্ছেন * অথবা একটি সিইতে “আমি” ব্যবহার করুন। শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে জন্য এটি ব্যবহার করুন। প্রবন্ধের দৈর্ঘ্য বিবেচনা করার সময় একজনকে অবশ্যই যুক্তিসঙ্গত হতে হবে, যাতে শ্রোতাদের কাছে আবেদন করা যায় তবুও প্রবন্ধের তথ্যপূর্ণ গুণমান বজায় রাখা যায়। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য অধ্যয়ন সম্পর্কে ৫০০০ শব্দের একটি প্রবন্ধ লেখা অযৌক্তিক বলে মনে হবে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এপি (অ্যাডভান্সড প্লেসমেন্ট) কোর্সগুলি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের কলেজ-স্তরের ক্লাসের জন্য ক্রেডিট নেওয়ার অনুমতি দেয়। একটি কোর্সের জন্য ক্রেডিট পেতে, একজন শিক্ষার্থীকে অবশ্যই এপি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। দূর্ভাগ্যবশত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমস্ত কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় এপি পরীক্ষা গ্রহণ করে না এবং কিছু প্রতিষ্ঠানের তাদের নিজস্ব স্বাধীন পরীক্ষা থাকতে পারে। এপি কলেজবোর্ড এবং ইটিএস-এ তাদের বন্ধুদের, এছাড়াও এসএটি এবং পিএসএটি-এর মতো পরীক্ষার লেখকদের দ্বারা প্রস্তুত করা হয়েছে (আমার মনে হয়)। কোর্সগুলি স্প্যানিশ, ক্যালকুলাস, ইংরেজি, রসায়ন এবং ইতিহাস সহ বিস্তৃত বিষয়গুলি কভার করে। # লেখকের মনোভাব, সুর বা দৃষ্টিভঙ্গি # সমাজ বা মানব প্রকৃতি সম্পর্কে সাধারণ বক্তব্য {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) অনুসন্ধানী লেখা এমন লেখা যা একটি বিষয়ের বিভিন্ন ক্ষেত্র অন্বেষণ করার সময় একটি থিসিস রক্ষা করার জন্য বোঝানো হয়। অনুসন্ধানী লেখা একটি বিষয় অনুসন্ধান করতে এবং পাঠকের কাছে ফলাফলগুলি প্রতিবেদন করার জন্য সেট করে। এটি লেখার একটি অত্যন্ত বহুমুখী রূপ যা সব ধরণের বিষয় এবং শৈলীকে বিস্তৃত করতে পারে। এটি সংবাদপত্রের নিবন্ধ থেকে একটি নির্দিষ্ট গবেষণা বিষয়ের উপর ভিত্তি করে একটি সম্পূর্ণ বই পর্যন্ত যে কোনও কিছুই হতে পারে। অনুসন্ধানী লেখা পাঠক এবং লেখকের জন্য প্রশ্নের উত্তর দিতে সাহায্য করার একটি সুযোগ প্রদান করে। বই, ফিল্ম, টেলিভিশন এবং অন্যান্য মিডিয়া সহ অনেক ধরনে অনুসন্ধানী লেখা হলো কিছু কৌতুহলী কাজের ভিত্তি। ৬০ মিনিট বা ২০/২০-এর মতো টেলিভিশন প্রোগ্রামে অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদনে অনুসন্ধানী লেখার সবচেয়ে সুস্পষ্ট উদাহরণ রয়েছে। যদিও দর্শকরা নিজেদের জন্য শো'র স্ক্রিপ্টগুলি শারীরিকভাবে পড়েন না, তবুও প্রতিটি শো প্রস্তুত করার জন্য লেখাটি অনুসন্ধানী লেখা। ট্রুম্যান ক্যাপোটের ইন কোল্ড ব্লাড বই দীর্ঘ অনুসন্ধানমূলক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নয় এমন একটি উদাহরণ। ক্যাপোট কানসাসে একটি পরিবারের হত্যার তদন্ত করেছিলেন। সাম্প্রতিক ক্যাপোটের মতো কয়েকটি ফিল্ম সংস্করণও রয়েছে। ফিল্ম বা টেলিভিশনে অনেক তথ্যচিত্রও অনুসন্ধানমূলক। ডকুমেন্টারি সুপার সাইজ মি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থূলতা এবং ফাস্ট ফুডের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক অন্বেষণ করার জন্য ডকুমেন্টারিয়ান মরগান স্পারলকের একটি উপায় ছিল। ফিল্মটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে: কেউ যদি এক মাসের জন্য ম্যাকডোনাল্ডস ছাড়া কিছুই না খায় তবে কী হবে? অনেক শিক্ষার্থী একটি গবেষণা প্রকল্প বা কাগজের অ্যাসাইনমেন্টকে ভয় পায়, কিন্তু আপনার নিজের আগ্রহের সাথে জড়িত এবং শিক্ষকদের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার জন্য এই ধরনের একটি অ্যাসাইনমেন্টের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিটি একক ক্ষেত্রে গবেষণা এবং প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজন আছে। আপনি গণিত, সামরিক, সাহিত্য, ইতিহাস, বা মিডিয়াতে দেখেছেন এমন কিছুতে আগ্রহী কিনা, আপনি বিষয়টি সম্পর্কে আপনার প্রশ্নগুলি আপনাকে একটি আকর্ষণীয় গবেষণা প্রকল্পে নিয়ে যেতে দিতে পারেন। আপনি যদি পূর্ববর্তী বিভাগটি পড়েন, আপনি জানেন যে অনুসন্ধানমূলক লেখা সমস্ত ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, তবুও আপনি নিশ্চিত নাও হতে পারেন যে কীভাবে আপনার নিজের অ্যাসাইনমেন্ট শুরু করবেন। শুরু করার সহজ উপায় হলো একটি প্রশ্ন বা পছন্দের অনেক প্রশ্ন দিয়ে। যে সব গুরুত্বপূর্ণ শব্দ এবং কীভাবে কি, কে, কখন, কোথায়, কেন এবং কীভাবে মূল শব্দ যা আপনাকে শুরু করতে সাহায্য করতে পারে। আপনার প্রাথমিক প্রশ্ন হতে পারে, “''ডেভিড কপারফিল্ডে লন্ডনের ডিকেন্সের চিত্রায়নকে কোন রাজনৈতিক কারণগুলি প্রভাবিত করবে?” আপনি সেই বিষয়ের উপর ভিত্তি করে কখন, কোথায়, কেন, কীভাবে, বা আরও বেশি প্রশ্ন করতে পারেন। মূল বিষয় হলো অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা এবং এমন একটি প্রশ্নের জন্য নজর রাখা যা আপনাকে একটি কঠিন থিসিসের দিকে নিয়ে যেতে পারে। প্রশ্ন খুঁজে বের করার জন্য অনুপ্রেরণা এটা নির্ভর করে আপনার শিক্ষক কতটা বিস্তৃত বিষয়ের অনুমতি দেন তার উপর, কিন্তু সাধারণভাবে, আপনার ক্লাসের পড়া থেকে বা আপনার দৈনন্দিন জীবনে আপনি লক্ষ্য করা কিছু থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। আপনার যদি সুযোগ থাকে তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার প্রশ্নগুলি লিখে রাখাই ভাল--একটু ব্রেইনস্টর্মিং সেশন আপনার ধারণাগুলিকে নিচে নামানোর একটি ভাল উপায় হতে পারে যাতে আপনি সেগুলি ভুলে না যান! আপনি প্রশ্নগুলির একটি তালিকা সংকলন করতে পারেন বা অন্যান্য সম্ভাব্য সংযোগগুলি দেখতে আপনার প্রশ্ন এবং ধারণাগুলির নকশা করতে পারেন। আপনি যখন শুরু করবেন তখন আপনার যেকোনও প্রশ্নের উত্তর জানার প্রয়োজন নেই, তবে আপনি যে প্রশ্নের উত্তর দিতে চান তা এমন কিছু হওয়া উচিত যা আপনার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয় এবং আপনি একটু গবেষণা এবং প্রতিফলনের পরে উত্তর দিতে পারেন। এছাড়াও, খোলামেলা প্রশ্ন বা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার চেষ্টা করুন যার কিছু ব্যাখ্যা প্রয়োজন। সরল: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন? সরল: জর্জ ওয়াশিংটন কখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন? অনুসন্ধান: কেন জর্জ ওয়াশিংটনকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করা হয়েছিল? দ্রষ্টব্য: যদিও সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে কেন" বা "কীভাবে" প্রশ্নগুলি প্রায়শই সেরা প্রশ্ন হয় যার উপর ভিত্তি করে আপনার পুরো পেপার তৈরি করা যায়। মানুষ কি ব্যবহার করে যা সবচেয়ে বেশি কার্বন নিঃসরণ করে বিজ্ঞান: পরিবেশবিদ্যা) কে গ্রেট শিকাগো অগ্নিকাণ্ড ঘটিয়েছিল ইতিহাস) আমেরিকায় ব্লুজ মিউজিক প্রথম কবে শুরু হয়েছিল সঙ্গীত) জনসাধারণের কাছে সবচেয়ে কম দামে পেট্রল কোথায় বিক্রি হয় অর্থনীতি) কেন ইতালি শেক্সপিয়রের অনেক নাটকের জন্য সেটিং সাহিত্য) গুহাবাসীরা কীভাবে তাদের গুহার চিত্রকর্ম তৈরি করেছিল শিল্প) গবেষণা চলাকালীন, আপনি প্রায়শই নতুন তথ্য আবিষ্কার করেন। আপনি সম্ভবত আপনি উপলব্ধি তুলনায় আরও প্রায়ই কিছু ধরনের গবেষণা করেন। আপনি যখন কলেজের জন্য একটি ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তখন আপনি ক্লাসের বিবরণের তথ্য জানতে কলেজের ক্যাটালগটি দেখতে পারেন। আপনি যখন একটি গাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত নেন, আপনি সম্ভবত বিভিন্ন মডেলের সাথে সম্পর্কিত তথ্য পর্যালোচনা করতে চাইবেন। যখন আপনাকে আপনার ক্লাসের একটিতে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর একটি পেপার বরাদ্দ করা হয়, তখন আপনি যতটা সম্ভব সেই বিষয়ে যতটা সম্ভব তথ্য পাওয়ার জন্য গবেষণা করবেন। আপনি আপনার গবেষণার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রাপ্ত করার পরে, আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তথ্যের কোন উৎসগুলি আপনার কাগজে ব্যবহার করার জন্য যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্য। আপনি হয়ত প্রচুর পরিমাণে তথ্য সংগ্রহ করেছেন, এবং এখন সবকিছু একসাথে রাখার সময় এসেছে কিন্তু “রিডার্স ডাইজেস্ট” এর নিবন্ধটি কি “দ্য জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন” এর মতো বিশ্বাসযোগ্য? পরবর্তী তথ্য সম্ভবত অন্যের তুলনায় আপনার অংশের জন্য আরো বিশ্বাসযোগ্য হবে। বিশ্বাসযোগ্যতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় ব্যবহার করার জন্য একটি ভাল নিয়ম হল নিজেকে জিজ্ঞাসা করা: “এই তথ্যটি কি পিয়ার-রিভিউ করা জার্নাল বা অন্য পিয়ার-রিভিউ করা পাঠ্য থেকে আসে?” সমকক্ষ-পর্যালোচনার সহজ অর্থ হল যে অধ্যয়নের ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা নিবন্ধটি পড়েছেন এবং এর প্রকাশনাকে অনুমোদন করেছেন। আপনি যদি ওজার্কসের ভূগর্ভস্থ জল সরবরাহে দূষণের সাথে সম্পর্কিত একটি নিবন্ধের তদন্ত করছেন এবং একটি উৎস হল স্প্রিংফিল্ড নিউজ-লেটার এবং অন্যটি হল পিয়ার-রিভিউ করা “বৈজ্ঞানিক জার্নাল”, জার্নাল নিবন্ধটি সম্ভবত আরও বিশ্বাসযোগ্যতা ধারণ করে কারণ এটি পিয়ার-পর্যালোচনা করা হয়েছে। এটি বলার অপেক্ষা রাখে না যে সংবাদপত্রের নিবন্ধের বিষয়বস্তুগুলি ভুল, তবে এটি আপনার নিজের নিবন্ধটিকে আরও নির্ভরযোগ্য বলে মনে করতে সাহায্য করে যদি আপনি এমন তথ্য নিয়ে গবেষণা করেন যা এর ক্ষেত্রে প্রথম-শ্রেণীর হিসাবে বিবেচিত হয়। এছাড়াও ওয়েবসাইট, ব্লগ, ফোরাম এবং অন্যান্য ধরণের ইন্টারনেট উৎস থেকে সজ্জিত তথ্য সম্পর্কে সতর্ক থাকুন যা সম্পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের সাথে লোকদের দ্বারা লেখা হয়। ইন্টারনেটে পাওয়া বেশিরভাগ তথ্য অযোগ্য মতামত বা তথ্যের ভুল ব্যাখ্যার উপর ভিত্তি করে। ইন্টারনেটে তথ্য অত্যন্ত পক্ষপাতদুষ্ট এবং সম্পূর্ণরূপে ভুল হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। আপনার উৎসগুলি প্রাথমিক বা মাধ্যমিক কিনা তা নির্ধারণ করার অর্থ হলো প্রথম হাতের তথ্য কী তা নির্ধারণ করা এবং কোন ধরণের তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে সেই তথ্যের পুনঃপ্রকাশ করা। ফার্স্ট-হ্যান্ড ডকুমেন্টের মধ্যে আদালতের রেকর্ড, মূল সাক্ষাৎকার, তথ্যের প্রথম-হ্যান্ড অ্যাকাউন্ট দেওয়া ডায়েরি, জার্নাল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। আপনি এটাও বলতে পারেন যে প্রাথমিক উৎসগুলি বর্ণনা করা হয়েছে-ব্যাখ্যা বা ভাষ্য ব্যবহার না করেই ঘটনাগুলির রেকর্ড রাখে অন্য কেউ দ্বারা তারা এমন ডেটা থেকে সংগৃহীত তথ্যও অন্তর্ভুক্ত করতে পারে যা অন্য কেউ ব্যবহার করেনি বা ব্যাখ্যা করেনি। মাধ্যমিক উৎস হল প্রাথমিক উৎসের একটি বিশ্লেষণ যা পুনঃবিবৃতি, পুনর্গঠন বা পুনঃব্যাখ্যা। সমস্ত পরবর্তী উপাদান, যেমন ব্যাখ্যা বা অধ্যয়ন যা প্রাথমিক উৎসের উপর ভিত্তি করে, মাধ্যমিক উৎস হিসাবে বিবেচিত হয়। প্রাথমিক উৎসগুলি প্রায়শই মাধ্যমিক উৎসগুলির জন্য একটি ভিত্তি হিসাবে ব্যবহৃত হয় যাতে একটি বিন্দু তর্ক করা যায় বা একটি নির্দিষ্ট ফলাফল বা মতামতের প্রতি শ্রোতাদের রাজি করানো হয়। মাধ্যমিক উৎসগুলির উদাহরণগুলির মধ্যে বিশ্বকোষ, পাঠ্যপুস্তক, অভিধান এবং বই এবং নিবন্ধগুলি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যার মূল উদ্দেশ্য গবেষণার ক্ষেত্রে করা কাজের ব্যাখ্যা বা পর্যালোচনা করা। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক উৎসগুলির উদাহরণ: শিল্প: মূল শিল্পকর্ম, ইতিহাস: “অ্যানা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি,” সাহিত্য: একটি মৌলিক কবিতা, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মূল: “দ্য বিল অফ রাইটস,” থিয়েটার: একটি লাইভ নাটকের প্রযোজনার একটি টেপ। যদিও উদ্ধৃতি এবং নথিপত্র বিভ্রান্তিকর হতে পারে, এটি ততটা জটিল নয় যতটা কেউ মনে করতে পারে। মনে রাখা সবচেয়ে ভালো জিনিস হলো: আপনি যদি একটি বিবৃতি, একটি নিবন্ধের অংশ বা মূলত তিনটি পরপর শব্দ ব্যবহার করেন যা আপনার কাগজ বা নিবন্ধে আপনি ছাড়া অন্য কেউ লিখেছেন, টেপ করেছেন বা বলেছেন, তাহলে এটি উদ্ধৃতি চিহ্নের ভিতরে স্থাপন করা হয়েছে এবং একটি বন্ধনী উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে। যাইহোক, এমনকি যদি আপনি তথ্যটি আপনার নিজের ভাষায় রাখেন, যদি এটি অন্য কারো ধারণা হয় বা এটি অন্য উৎস থেকে তথ্য হয়, তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি বন্ধনী উদ্ধৃতি ব্যবহার করতে হবে। একটি বন্ধনী উদ্ধৃতি মানে আপনি পাঠ্যের মধ্যে বন্ধনীতে লেখকের নাম এবং পৃষ্ঠা নম্বর অন্তর্ভুক্ত করুন৷ এই ফর্মটি মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাসোসিয়েশন (এমএলএ) এবং আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) এর মধ্যে আলাদা হতে পারে এবং এটি এই পাঠ্যের অন্যান্য বিভাগে কভার করা হয়েছে, তবে নিয়মগুলি কঠিন-দ্রুত এবং সেট করা হয়েছে যাতে আপনি নিজেকে চুরি করতে না পান। (আরও জন্য পরবর্তী বিষয় দেখুন)। চুরির সংজ্ঞা খুবই সহজ: আপনি যদি আপনার অনুসন্ধানী লেখায় নিজের থেকে অন্য কোনো উৎস থেকে তথ্য ব্যবহার করেন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই উৎস কৃতিত্ব দিতে হবে! এটির আশেপাশে কোন উপায় নেই, এবং এটি না করা প্রতারণা, এবং যদি আপনার প্রশিক্ষক দ্বারা সনাক্ত করা হয় তবে সম্ভবত কঠোর পরিণতি হতে পারে। এর ব্যুৎপত্তিগত কারণে, অনেকে অন্য ব্যক্তির মনের সন্তান অপহরণ করার ক্ষেত্রে চুরির কথা ভাবেন। চুরি এড়াতে, যখনই নিম্নলিখিতগুলির মধ্যে যে কোনওটি ব্যবহার করা হয় তখন আপনাকে অবশ্যই উৎসকে কৃতিত্ব দিতে হবে: সংক্ষেপে, আপনি যদি আপনার কাগজে এমন তথ্য ব্যবহার করেন যা আপনি নিজে থেকে নিয়ে আসেননি, তাহলে নিশ্চিত করুন যে আপনি যথাযথ ক্রেডিট দিয়েছেন বা আপনি চুরির শিকার হবেন। নথিপত্রের প্রকার: এমএলএ, এপিএ, ইত্যাদি। নথিপত্রের উৎস এবং উদ্ধৃতি তৈরির দুটি সর্বাধিক জনপ্রিয় ফর্ম আধুনিক ভাষা সমিতি (এমএলএ) এবং আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) দ্বারা রূপরেখা দেওয়া হয়েছে। এই সংস্থাগুলি ম্যানুয়ালগুলি প্রকাশ করে যেগুলি কীভাবে উত্সগুলি উদ্ধৃত করতে হয় এবং কীভাবে উদ্ধৃতিগুলি এম্বেড করতে হয় সে সম্পর্কে স্পষ্ট নির্দেশাবলী প্রদান করে৷ যাইহোক, মনে রাখবেন যে যেহেতু এইগুলি পৃথক সংস্থা, তাই তাদের নথিপত্রের নিয়মগুলি কিছুটা আলাদা। তাদের ম্যানুয়ালগুলিতে থাকা তথ্যগুলি এখানে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য খুব বড়, তবে আপনি রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহারের জন্য একটি এমএলএ বা এপিএ শৈলী গাইড কিনতে পারেন, বা আপনি ইন্টারনেটে অনেক ওয়েবসাইট দেখতে পারেন যেগুলি এমএলএ এবং এপিএ-এর নির্দেশিকাগুলি বিশদভাবে ব্যাখ্যা করে। পারডু ইউনিভার্সিটির ওডব্লিউএল (অনলাইন রাইটিং ল্যাবরেটরি) যা আমি অত্যন্ত সুপারিশ করছি। এছাড়াও আপনি আরও অনেক সাইটে নথিপত্রের জন্য সাহায্য পেতে পারেন। এখানে মাত্র কয়েকটি আছে যা আপনি চেক আউট করতে চাইতে পারেন। নোট নেওয়ার উপায়: ৩x৫ কার্ড, ইত্যাদি। আপনি যখন আপনার অনুসন্ধানী কাগজ করছেন, আপনি প্রায় অবশ্যই নোট রাখার প্রয়োজন পাবেন। এটি অনেক উপায়ে করা যেতে পারে। সবচেয়ে সহজ হল একটি নোটবুক বা তথ্য এবং সাক্ষাৎকারের জার্নাল রাখা যা আপনি আপনার কাগজে অন্তর্ভুক্ত করতে চাইতে পারেন। আরেকটি হল আপনার নোটগুলি সংগঠিত করতে নোট কার্ড ব্যবহার করা। আপনি এটিও দেখতে পারেন যে ভিডিও টেপিং বা একটি টেপ রেকর্ডারের ব্যবহার সহজ সরঞ্জাম হতে পারে যা আপনাকে যেকোনো সময় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে এবং পরে নোটগুলিকে প্রতিলিপি করতে দেয়। শুধু মনে রাখবেন যে নোট গ্রহণ করা উচিত যেহেতু তদন্ত প্রক্রিয়া চলছে। সময়মত এবং সংগঠিত ফ্যাশনে রেকর্ড করা না হলে তথ্য ভুলে যাওয়া বা হারানো সহজ। একটি থিসিস বিবৃতি হল একটি বিবৃতি যা আপনার কাগজের মূল ধারণা প্রকাশ করে। এটি সাধারণত একটি বাক্য, তবে প্রয়োজনে এটি আরও দীর্ঘ হতে পারে। আপনার সমগ্র কাগজের জন্য একটি বিষয় বাক্য হিসাবে একটি থিসিস বিবৃতি চিন্তা করুন। একটি ভাল থিসিস স্টেটমেন্টের জন্য একটি উদ্দেশ্য (বিশ্লেষণ করা, ব্যাখ্যা করা, প্ররোচিত করা ইত্যাদি) স্থাপন করা এবং আপনার যুক্তির শর্তাবলী যতটা সম্ভব স্পষ্টভাবে বলা দরকার। আপনার কাগজের সবকিছু আপনার থিসিস বিবৃতি সমর্থন করতে পরিবেশন করা উচিত। একটি থিসিস বিবৃতি সাধারণত একটি কাগজের প্রথম অনুচ্ছেদের শেষ বাক্য। যাইহোক, একটি থিসিস আপনার কাগজের যেকোনো জায়গায় উপস্থিত হতে পারে: এটি প্রথম বাক্য, একেবারে শেষ বাক্য, বা এর মধ্যে যে কোনও জায়গায় হতে পারে। একাডেমিক লেখায় এটি অস্বাভাবিক, তবে, একটি কাগজের প্রথম পৃষ্ঠার বাইরে একটি থিসিস খুঁজে পাওয়া। তা সত্ত্বেও, কিছু লেখক মনে করেন যে থিসিসটি পরে পেপারে উপস্থাপন করা উচিত (যেমন একটি প্ররোচনামূলক যুক্তির শেষে যা এক ধরণের গ্র্যান্ড ফিনালে তৈরি করে)। তবুও, থিসিসটি আটকে রাখার জন্য আপনার কাছে একটি অত্যন্ত ভাল কারণ না থাকলে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি পাঠকের কাছে উপস্থাপন করা একটি ভাল ধারণা, যাতে তারা বুঝতে পারে যে আপনি আপনার বিষয় সম্পর্কে কী বলতে চাইছেন। উপসংহারে আপনার কাগজের মূল ধারণাটি পুনরুদ্ধার করাও প্রথাগত, যাতে আপনার কাগজটি পাঠকের উপর একটি পরিষ্কার ছাপ ফেলে। স্বাভাবিকভাবেই, আপনি চান আপনার থিসিসটি এই অর্থে খুব সুনির্দিষ্ট হোক যে এটি আপনার মূল ধারণাটিকে সঠিকভাবে বর্ণনা করে। যাইহোক, আপনি সেই ধারণাটি কতটা সুনির্দিষ্ট বা সাধারণ তৈরি করেন তা কাগজের ফলাফলের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। খুব বিস্তৃত একটি থিসিস পর্যাপ্ত দিকনির্দেশনা প্রদান করবে না এবং একটি থিসিস যা সংকীর্ণ হবে তা আপনাকে বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত কিছু মূল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা থেকে বিরত রাখতে পারে। উদাহরণ ক: টেলিভিশন আমেরিকান সমাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। উদাহরণ খ: হিংসাত্মক টেলিভিশন কিছু কিশোর-কিশোরীদের বাস্তব জীবনে সহিংসতা উপলব্ধি করার উপায় পরিবর্তন করেছে। উদাহরণ গ: সাউথ পার্ক কিছু কিশোর-কিশোরীকে হিংসাত্মক কাজ করতে প্রভাবিত করেছে। যদি না আপনি একটি বই লেখার পরিকল্পনা করছেন, উদাহরণ ক সহজভাবে খুব বেশি এলাকা কভার করে। উদাহরণ খ সম্ভবত একটি দীর্ঘ গবেষণা পত্রের জন্য আদর্শ। অন্যদিকে, উদাহরণ গ খুব সীমাবদ্ধ হতে পারে যদি আপনি একটি দীর্ঘ কাগজ লেখার লক্ষ্য নিয়ে থাকেন কারণ এটি আপনাকে শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট টেলিভিশন প্রোগ্রামের একটি নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করতে দেয়, তবে একটি সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধের জন্য ঠিক। মূলত খুব সাধারণ" বা "খুব নির্দিষ্ট" বলে কোনো জিনিস নেই। এটি আদর্শ দৈর্ঘ্যের সাথে থিসিসকে মেলানোর বিষয়। আপনি গবেষণা বা লেখার সময় যদি সুযোগ পরিবর্তিত হয় বা আপনার ফোকাস পরিবর্তিত হয় (অথবা আপনি সম্পূর্ণরূপে আপনার মন পরিবর্তন করলেও আপনার থিসিস বিবৃতিটি পরিবর্তন করা ভাল, যাতে আপনি বিষয়টি সম্পর্কে কী বলতে চান তা আরও ভালভাবে প্রতিফলিত করে, তবে আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হতে হবে যে চূড়ান্ত খসড়ার সমস্ত তথ্য নতুন থিসিসকে সমর্থন করে। এটি সম্ভবত লক্ষণীয় যে উপরের উদাহরণগুলি সম্ভবত প্রকৃত থিসিস বিবৃতিগুলির প্রতিনিধিত্বের জন্য কিছুটা সহজ, তবে নিম্নলিখিতগুলি যুক্তিসঙ্গত থিসিস বিবৃতিগুলির উদাহরণ যা আপনি বিভিন্ন বিষয় এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারেন: ১. গণিত/প্রাকৃতিক বিজ্ঞান (ব্যাখ্যা করার জন্য যদিও ফিবোনাচি ক্রমগুলি প্রায়শই গাণিতিক প্রসঙ্গে প্রয়োগ করা হয়, ক্রমগুলি প্রকৃতিতেও একটি আকর্ষণীয় ভূমিকা পালন করে। ২. শিল্প (ব্যাখ্যা করার জন্য শিল্পের প্রতি পাবলো পিকাসোর উদ্ভাবনী পদ্ধতি একটি নতুন আন্দোলনের দিকে পরিচালিত করেছিল, কেবল শিল্পেই নয়, সঙ্গীত ও সাহিত্যেও। ৩. মনোবিজ্ঞান/ফৌজদারি বিচার (প্ররোচিত করার জন্য সিরিয়াল কিলারদের মৃত্যুদণ্ডে সাজা দেওয়া অনৈতিক কারণ তারা মূলত মানসিকভাবে অসুস্থ। ৪. সাহিত্য (বিশ্লেষণের জন্য আমেরিকান স্বপ্নের একটি ভিন্ন দিক জন স্টেইনবেকের অফ মাইস অ্যান্ড মেন-এর প্রতিটি প্রধান চরিত্রকে অনুপ্রাণিত করে। ৫. কৃষি (প্ররোচিত করার জন্য মানুষের খাওয়ার জন্য নির্ধারিত গবাদি পশুতে পাগলা গরুর রোগ সনাক্ত করার জন্য USDA-এর বর্তমান পদ্ধতিটি সম্পূর্ণভাবে অপর্যাপ্ত। ৬. জ্যোতির্বিদ্যা (বিশ্লেষণের জন্য প্লুটোর সাম্প্রতিক পুনর্শ্রেণীকরণের বিষয়ে বিতর্কের উভয় পক্ষেই বৈধ যুক্তি রয়েছে। ৭. ব্যবসা (ব্যাখ্যা করার জন্য টাকার পরিমাণ তত্ত্ব অর্থের পরিমাণের সাথে সামগ্রিক মূল্যের ইতিবাচক সম্পর্কের উপর জোর দেয়। ভূমিকাটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি বাকি অংশের জন্য স্বর সেট করে এবং পাঠককে আপনার লেখাটি কোথায় যাচ্ছে এবং পথে আপনি কোন পয়েন্টগুলি তৈরি করবেন সে সম্পর্কে একটি ধারণা দেয়। সংক্ষেপে, আপনার পরিচিতি হল আপনার পাঠকদের আপনার বিষয়ে সহজ করার সময় এবং তাদের জানাতে যে আপনি এটি সম্পর্কে তাদের কী বলতে চলেছেন৷ ভূমিকাটিও গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি পাঠককে আপনার থিসিস দেবেন, যে বাক্যটির উপর ভিত্তি করে আপনার পুরো কাগজটি তৈরি হবে। একটি থিসিস, তার সবচেয়ে মৌলিক আকারে, সমগ্র কাগজের বিষয় বাক্য। এটি একটি প্রদত্ত কাজের মধ্যে যা আসবে তার জন্য কম্পাস হিসাবে কাজ করে। আপনার একটি নির্দিষ্ট থিসিস বিবৃতি প্রয়োজন হবে কারণ আপনি যুক্তি সেট আপ করছেন যা আপনার কাগজের মধ্যে সমর্থিত হবে। একটি থিসিস তৈরি করতে সময় লাগে, কিন্তু আপনি আপনার কাগজ লেখা শুরু করার আগে থিসিসটি ভালোভাবে বিকশিত হওয়া উচিত (যদি সম্পূর্ণভাবে বিকশিত না হয়)। একটি সম্পূর্ণ বিকশিত থিসিস আপনাকে আপনার কাগজের মধ্যে দিকনির্দেশের অনুভূতি বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারে। এটি আপনাকে আপনার মূল বিষয় বিকাশ করতে এবং আপনি যে যুক্তিটি তৈরি করছেন তা সমর্থন করার জন্য আপনি কোন পয়েন্টগুলি ব্যবহার করতে যাচ্ছেন তা আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিতে সহায়তা করবে। একজন প্রারম্ভিক লেখকের একটি থিসিস সাধারণত একটি সাধারণ বিবৃতি ধারণ করে যেমন: গ্রীক পুরাণে জিউসকে অনেক মানবিক গুণাবলী সহ একজন দেবতা হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছিল। যদিও এটি একটি খুব ভাল বিষয়ের বিবৃতি যা পাঠককে জানতে দেয় যে আপনি আলোচনা করতে যাচ্ছেন, জিউসের "মানুষের বৈশিষ্ট্য" রয়েছে, এটি পুরো কাগজটিকে নির্দেশ করবে এমন নির্দিষ্ট দিকনির্দেশের একটি ধারনা দেয় না। আপনার কাগজকে আরও দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য এবং পাঠককে কী ধরণের "মানবীয় গুণাবলী" নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে সে সম্পর্কে আরও ধারণা দেওয়ার জন্য, আপনাকে আপনার থিসিসকে আরও নির্দিষ্ট কিছুতে প্রসারিত করতে হবে, যেমন: গ্রীক পুরাণে জিউসকে একজন দেবতা হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছিল, তবে তার অনেক মানবিক গুণ ছিল যেমন: পিতামাতার কাছ থেকে তার সৃষ্টি, নারীর প্রতি তার লালসা, তার ক্রোধের প্রদর্শন, একটি অহংকার যা তিনি আঘাত করতে পছন্দ করতেন না, সহানুভূতি দেখানোর ক্ষমতা এবং কখনও কখনও তিনি অবিশ্বাসী হিসাবে পরিচিত ছিলেন। দ্বিতীয় থিসিসটি আরও স্পষ্ট, পাঠককে ইঙ্গিত করে যে জিউস এমন একজন দেবতা ছিলেন যার অনেক মানবিক গুণ ছিল, এবং গবেষণাপত্রটি সেই গুণগুলির মধ্যে অন্তত ছয়টি নিয়ে আলোচনা করবে। প্রকৃতপক্ষে জিউসের মানবিক গুণাবলী তালিকাবদ্ধ করে, লেখক যুক্তির জন্য একটি প্রত্যাশা স্থাপন করেছেন যা অনুসরণ করতে হবে এবং তাদের কাগজের জন্য মৌলিক সংগঠন নির্দেশ করেছেন সহজভাবে অনুসরণ করার জন্য যা পাঠক এখন উল্লেখ করতে পারেন। আপনার কাগজের মূল অংশটি যেখানে আপনি আপনার থিসিসে যে যুক্তিটি তৈরি করেছেন তা সমর্থন করতে পাবেন এবং এটি কাগজের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে শ্রমসাধ্য অংশ। আপনার কাগজের মূল অংশে আপনি আপনার থিসিসকে সমর্থন করবেন মূল পয়েন্টগুলি উল্লেখ করে এবং তারপরে আপনি যে বাস্তব প্রমাণ পেয়েছেন তা দিয়ে তাদের সমর্থন করবেন। আপনার প্রতিটি মূল পয়েন্ট পাঠকের কাছে পরিষ্কার হওয়া উচিত এবং আপনার থিসিস যুক্তিকে সমর্থন করা উচিত। একটি সুসংগঠিত এবং সংগঠিত রচনা সংস্থা গঠনের জন্য আপনার সমর্থনকারী প্রমাণগুলিও পরিষ্কার এবং সঠিক মূল পয়েন্টের সাথে ব্যবহার করা উচিত। আপনার যুক্তির মূল পয়েন্টগুলি আপনার কাগজের মূল অংশে থাকবে। বিষয়, শব্দ বা পৃষ্ঠার সীমা এবং থিসিসের জটিলতার উপর নির্ভর করে যুক্তিটি সম্পূর্ণ করার জন্য দুটি প্রধান পয়েন্ট বা যতগুলি প্রয়োজন হতে পারে। মূল পয়েন্টগুলি আপনার থিসিস দাবিকে সমর্থন করা শুরু করার উপায়গুলির আরও নির্দিষ্ট ওভারভিউ হিসাবে কাজ করে। তারা আপনার প্রমাণের জন্য আরও ফিল্টার হিসাবে কাজ করে এবং আপনার কাগজকে সংগঠিত এবং ব্যাপক রাখবে। উপরের থিসিস বিবৃতিতে আপনি ইতিমধ্যেই আপনার মূল পয়েন্টগুলি সংগঠিত করেছেন এবং থিসিসের মধ্যে পাঠকের জন্য সেট আপ করেছেন। আপনি পয়েন্টগুলি হল: ১) জিউসের পিতামাতা ছিল, তিনি সবসময় বিদ্যমান ছিলেন না ৩) জিউস রেগে যান এবং আচরণের মাধ্যমে তার রাগ প্রদর্শন করেন ৪) জিউসের একটা অহংকার আছে ৫) জিউসের সহানুভূতি দেখানোর ক্ষমতা আছে ৬) জিউস অবিশ্বাসী হতে পারে এখন আপনার কাজ হল আপনার প্রতিটি পয়েন্টকে আরও বিশদে আলোচনা করা এবং মূল বিষয়গুলিকে সমর্থন করার জন্য প্রাসঙ্গিক প্রমাণ ব্যবহার করা। আপনার থিসিসে উল্লিখিত যুক্তিটি সফলভাবে তৈরি করার মূল চাবিকাঠি হল সমর্থনকারী প্রমাণ। কাগজটিকে অত্যধিক একঘেয়ে হওয়া থেকে রক্ষা করার জন্য আপনাকে আপনার সমর্থনকারী প্রমাণের মধ্যে বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করতে হবে। যে কোনো প্রদত্ত বিন্দুর সমর্থনকারী প্রমাণ হিসাবে বিভিন্ন উৎস থাকা পাঠককে আশ্বস্ত করে যে সেখানে অন্যরাও আছেন যারা আপনার মতো একই বিষয় নিয়ে গবেষণা করছেন এবং অনুরূপ সিদ্ধান্তে এসেছেন। সমর্থনকারী প্রমাণগুলি অনেকগুলি উৎস থেকে পাওয়া যায় এবং ঠিক একইভাবে সাজানো যায়৷ যেকোন প্রদত্ত মূল পয়েন্টের জন্য আপনি একজন গবেষকের কাছ থেকে একটি উদ্ধৃতি, কিছু পরিসংখ্যান বা পাঠ্য প্রমাণ পেতে পারেন যা আপনি আপনার মূল পয়েন্টের সমর্থনকারী প্রমাণ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ উপরের প্রধান পয়েন্টগুলিতে আপনি কিছু গ্রীক পৌরাণিক কাহিনী দেখতে পারেন এবং জিউসের পিতামাতা ছিলেন বলে আপনার দাবিকে সমর্থন করার জন্য একটি মিথের মধ্যে নির্দিষ্ট ঘটনাগুলি ব্যবহার করতে পারেন। প্রকৃতপক্ষে, আপনি আপনার প্রমাণ হিসাবে একটি সম্পূর্ণ গল্প সাইট করতে পারেন, তবে গল্পটি আপনার কাগজে রাখবেন না। গল্পটির ধারণা এবং কোন বইতে আপনি এটি পেয়েছেন তা কেবল সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করুন, আপনাকে জিউসের জন্ম সম্পর্কে পাঠককে পুরোপুরি পুনরায় বলার দরকার নেই। তার জন্মের উপর ভিত্তি করে একটি সম্পূর্ণ পৌরাণিক কাহিনী রয়েছে তা যথেষ্ট প্রমাণ হওয়া উচিত। আপনাকে এমন লেখকদের কাছ থেকে কিছু উদ্ধৃতিও খুঁজে বের করতে হবে যাদের বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে (বিশ্বাসযোগ্যতা বিভাগ দেখুন) এবং যারা আপনি যে বিষয়ে বিতর্ক করছেন সেই বিষয়ে গবেষণা করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, জিউসের যুক্তির ৪ নম্বর মূল পয়েন্টে আপনি মনোবিজ্ঞানী বা সম্ভবত মিথ পণ্ডিতদের কাছ থেকে উদ্ধৃতি খুঁজে পেতে চাইবেন যারা অহং ধারণার সাথে পরিচিত। সিগমুন্ড ফ্রয়েডের একটি উদ্ধৃতি বা আইডি, অহং এবং সুপারইগো সম্পর্কে তার গবেষণার সমর্থনকারী প্রমাণ, এই ধারণার ভিত্তি হিসাবে কাজ করবে যে অহং একটি মানবিক গুণ। ফ্রয়েড আপনার যুক্তির মধ্যে কিছু প্রসঙ্গ দিতে পারে, তারপর আপনি জিউসের অহংকার আরও কিছু প্রমাণ প্রদান করতে মিথ থেকে পাঠ্য ব্যবহার করতে পারেন। যুক্তির অন্য দিক এবং এর বিরুদ্ধে আপনার যুক্তি আপনার যুক্তির মধ্যে আপনি কিছু সময়ে স্বীকার করতে চান যে আপনার বিষয়ের আরেকটি দিক আছে। আপনি থিসিসের শুধুমাত্র এক দিকে তর্ক করছেন, তবে আপনি যে বিষয়ে তর্ক করছেন তার কাছে যাওয়ার অন্য উপায় সবসময় থাকে। একজন ভাল লেখক যুক্তির অন্য দিক (বা দিক) স্বীকার করবেন এবং তারপরে তার প্রমাণ দিয়ে তাদের খারিজ করবেন। একটি বিষয়ের শুধুমাত্র একটি দিকের যুক্তিতে এত দৃঢ়ভাবে স্থাপন করা একটি কাগজের মধ্যে এটি করা কঠিন, কিন্তু যখন স্বীকৃতি এবং বরখাস্ত সঠিকভাবে কার্যকর করা হয় তখন তারা প্রকৃতপক্ষে লেখকের যুক্তিকে বাড়িয়ে তুলবে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি জিউসের যুক্তিতে মূল পয়েন্ট নম্বর ৬ এর পক্ষে সমর্থনকারী প্রমাণ প্রদান করেন তবে আপনি স্বীকার করতে চাইতে পারেন যে কিছু পণ্ডিত (যদি বাস্তবে, আপনি আপনার গবেষণায় এটি সত্য বলে মনে করেন) দাবি করেন যে জিউসের "বিশ্বাসহীনতা তাঁর মানবিকতার একটি ফাংশন নয়, বরং তার কর্ম সম্পর্কে লোকেরা যেভাবে অনুভব করতে পারে তার একটি ফাংশন, আপনি আপনার যুক্তিতে সেই বক্তব্যটি খণ্ডন করতে চাইবেন। সহজভাবে স্বীকার করুন যে কেউ এটি বলেছেন (তাদের যথাযথ কৃতিত্ব দিন) এবং তারপর অন্য একজন পণ্ডিতকে দেখান যিনি এর বিরুদ্ধে যুক্তি দিয়েছেন। আপনার যুক্তিটি এইরকম হওয়া উচিত: সুচ অ্যান্ড সাচ ইউনিভার্সিটির প্রফেসর জেড "অনুগত জিউস" শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছেন যেখানে তিনি যুক্তি দিয়েছেন যে জিউস অবিশ্বাসী ছিলেন না, কিন্তু মানুষ তার ক্রিয়াকলাপকে অবিশ্বাসী হিসাবে দেখে, তবে ড. এক্স, যুক্তি দেন যে জিউস প্রকৃতপক্ষে অবিশ্বাসী কারণ এইভাবে আপনি আপনার যুক্তির একটি পাল্টা পয়েন্ট সফলভাবে স্বীকার করেছেন এবং খারিজ করেছেন। যাইহোক, আপনার থিসিসের বিরুদ্ধে সমস্ত যুক্তি মোকাবেলা করার চেষ্টা করবেন না, কারণ এটি ক্লান্তিকর, অ-উৎপাদনশীল প্রমাণিত হবে এবং সম্ভবত পাঠকদের বিভ্রান্ত করতে পারে যে আপনি আসলে কোন দিকে তর্ক করছেন। আপনার কাগজের উপসংহার হলো যা সবকিছুকে একত্রিত করে। আপনি পাঠক দেখতে চান যে আপনি কি করতে সেট করেছেন, আপনি কীভাবে এটি প্রমাণ করেছেন এবং এটি তাদের কাছে কী বোঝায়। পাঠকের জানা উচিত, এই মুহুর্তে, আপনি আপনার যুক্তিতে কোথায় দাঁড়িয়েছেন এবং আপনার কাগজ পড়া থেকে বিরত থাকা উচিত। আপনি আপনার পাঠককে জানাতে পারেন যে আপনি আপনার উপসংহারের জন্য নিচের কিছু শব্দের সাইনপোস্ট হিসাবে ব্যবহার করে কাগজটি শেষ করতে প্রস্তুত: ১) পূর্ববর্তী দৃষ্টিতে ২) উপসংহারে ৩) যেমনটি দেখা যায় আপনি আপনার পাঠককে জানাচ্ছেন যে কাগজের সমাপ্তি কাছাকাছি এবং আপনি তাদের একটি দ্রুত সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিতে চলেছেন যা তারা সবেমাত্র পড়া শেষ করেছে তাদের মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য যে আপনি তাদের কাগজ থেকে কী নিয়ে যেতে চান। আপনার উপসংহারে আপনি আপনার থিসিসটি পুনরুদ্ধার করতে চান পাঠককে মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য যে আপনি কী তর্ক করছেন। আপনি আপনার থিসিসটি ঠিক যেমনটি পুনরুদ্ধার করতে পারেন তার ভূমিকায় আপনি এটিকে সামান্য পরিবর্তন করতে বেছে নিতে পারেন। যাই হোক না কেন, এটিকে এতটা পরিবর্তন করবেন না যে এটি আপনার কাগজের থিসিস হিসাবে অচেনা হয়ে যায়, অথবা পাঠক আপনার দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলতে পারে যা আপনি শুরু করার জন্য তর্ক করতে শুরু করেছিলেন। আপনি আপনার থিসিসটি পুনরায় বলার পরে আপনি আপনার মূল বিষয়গুলিকে সংক্ষেপে সংক্ষিপ্ত করবেন যাতে আপনার পাঠককে আপনার যুক্তির মূল রূপরেখাটি মনে করিয়ে দেওয়া যায়। আপনার উপসংহারে সমর্থনকারী প্রমাণগুলিতে যাওয়ার দরকার নেই কারণ আপনি ইতিমধ্যেই কাগজের মূল অংশে এটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। আপনার কাগজের সংক্ষিপ্তকরণ আপনার যুক্তির মাধ্যমে পাঠককে মানসিকভাবে গাইড করবে যাতে তারা এই বিষয়ে তাদের নিজস্ব ধারণাগুলি নিয়ে ভাবতে শুরু করতে পারে এবং তাদের নিজস্ব একটি উপসংহার তৈরি করতে পারে। আপনি একটি পরিবারের সদস্য বা পারিবারিক ইভেন্ট বেছে নিন যে সম্পর্কে আপনি লিখতে চান এবং ব্যক্তি বা পরিস্থিতি সম্পর্কে আরও জানতে চান। আপনি যে ব্যক্তি বা ইভেন্টটি বেছে নিয়েছেন সে সম্পর্কে আপনার পরিবারের অন্তত তিনজন সদস্যের সাক্ষাৎকার নিন। আপনার অতিরিক্ত উৎস হিসাবে আপনার বিষয় সম্পর্কে কোনও স্মৃতিচিহ্ন বা নথি সংগ্রহ করার চেষ্টা করা উচিত। তারপরে আপনি তৃতীয় ব্যক্তির আখ্যানের একটি কাগজে আপনার অনুসন্ধানগুলি প্রতিবেদন করুন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৩ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) অয়লারের সংখ্যা e এর সিরিজ উপস্থাপনা এটি দ্বন্দ্ব দ্বারা একটি প্রমাণ। প্রাথমিকভাবে e কে a b ফর্মের একটি মূলদ সংখ্যা বলে ধরে নেওয়া হয়। তারপরে আমরা e প্রতিনিধিত্বকারী সিরিজের একটি প্রস্ফুটিত পার্থক্য x বিশ্লেষণ করি এবং এর কঠোরভাবে ছোট b''তম আংশিক যোগফল, যা সীমিত মান e এর আনুমানিক। ম্যাগনিফাইং ফ্যাক্টরটিকে b হতে বেছে নেওয়ার মাধ্যমে, ভগ্নাংশ a b এবং b''ম আংশিক যোগফল পূর্ণসংখ্যায় পরিণত হয়, তাই x হতে হবে একটি ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা। যাইহোক, সিরিজের উপস্থাপনার দ্রুত একত্রিত হওয়া বোঝায় যে বিবর্ধিত অনুমান ত্রুটি x এখনও 1 এর থেকে কঠোরভাবে ছোট। এই দ্বন্দ্ব থেকে আমরা অনুমান করি যে e অযৌক্তিক। ধরি e একটি মূলদ সংখ্যা। তারপর আছে ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা a এবং b যেমন e a b''। দেখতে যে x হল একটি পূর্ণসংখ্যা, এই সংজ্ঞায় e a b প্রতিস্থাপন করুন প্রথম পদটি একটি পূর্ণসংখ্যা, এবং প্রতিটি পদের জন্য n''≤''b থেকে যোগফলের প্রতিটি ভগ্নাংশ একটি পূর্ণসংখ্যা। তাই x একটি পূর্ণসংখ্যা। আমরা এখন প্রমাণ করি যে 0 x 1। প্রথমে x এর সংজ্ঞায় e এর উপরোক্ত সিরিজ উপস্থাপনা সন্নিবেশ করান। ''n ≥ b 1 সহ সমস্ত পদের জন্য আমাদের উপরের অনুমান আছে যা এমনকি প্রতিটি n ≥ b 2 এর জন্য কঠোর। যোগফলের সূচককে k n – b এ পরিবর্তন করা এবং অসীমের জন্য সূত্র ব্যবহার করা জ্যামিতিক সিরিজ, আমরা প্রাপ্ত যেহেতু 0 এবং 1 এর মধ্যে কঠোরভাবে কোন পূর্ণসংখ্যা নেই, আমরা একটি দ্বিধায় পৌঁছেছি তাই e কে অবশ্যই অমূলদ হতে হবে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) উদ্ভিদের মোট প্রজাতির সংখ্যা প্রচুর। তাদের মহান বৈচিত্র্যের প্রতিনিধিত্ব করার যে কোনো প্রচেষ্টার জন্য অনেকগুলি উদ্ভিদের প্রকারের অর্ডার বা সাজানোর একটি সিস্টেম প্রয়োজন আশা করি এমন একটি সিস্টেম যা নিজেই আমাদের জ্ঞান এবং বোঝার ক্ষেত্রে অবদান রাখে। আমরা বর্ণানুক্রমিকভাবে সমস্ত উদ্ভিদকে তাদের সাধারণ নাম দ্বারা বা সম্ভবত তাদের প্রজাতির নাম অনুসারে তালিকাভুক্ত করার সহজবোধ্য পদ্ধতি নিতে পারি। এই সূচক পদ্ধতিটি কার্যকর হবে, কিন্তু উদ্ভিদ সম্পর্কে আমাদের বেশি কিছু বলবে না। আমাদের কাছে কোন অর্থ রাখার জন্য সেই তালিকার জন্য যে সমস্ত উদ্ভিদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তা আমাদের জানতে হবে। যাইহোক, উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা এই সত্যের উপর ভিত্তি করে একটি শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতির উন্নয়ন করেছিলেন বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বিবেচনা করে যে কিছু উদ্ভিদ অন্যান্য উদ্ভিদের তুলনায় একে অপরের সাথে স্পষ্টতই বেশি মিল রয়েছে। পৃথিবীর সমস্ত উদ্ভিদ (এবং প্রাণী এবং খনিজ পদার্থ) একে অপরের সাথে সাদৃশ্য দ্বারা সাজানো একটি ধারণা ছিল যা প্রথমে ক্যারোলাস লিনিয়াস কর্তৃক প্রচার করা হয়েছিল। শ্রেণীবিভাগ করা হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আমরা আমাদের চারপাশের জগৎ সম্পর্কে উপলব্ধি লাভ করি, এবং এমন কিছু যা আমরা সকলেই কিছু না কিছু করে থাকি, যা আমরা আমাদের সম্মুখীন হওয়া জিনিস এবং ঘটনাগুলির পর্যবেক্ষণের অংশ হিসাবে করি। জীববিজ্ঞানে, যেমন বিবর্তনের ধারণাটি প্রণয়ন করা হয়েছিল, এটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে এই ধারণাটি শ্রেণীকরণের ভিত্তি হতে পারে। যদি গাছপালা যেগুলির আকারে একই রকম হয় তারা যদি প্রকৃতপক্ষে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত হয়-আকৃতিতে ভিন্ন ভিন্ন উদ্ভিদের তুলনায় অন্তত আরও ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত-তাহলে এই সম্পর্কগুলিকে প্রতিফলিত করে এমন একটি শ্রেণিবিন্যাস ব্যবস্থা তৈরি করা যেতে পারে। এই পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে। সম্পর্কিত উদ্ভিদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে, একটি সত্য যা কৃষি এবং অন্যান্য ব্যবহারিক বোটানিক্যাল ক্ষেত্রে কাজে লাগানো যেতে পারে। প্রাথমিকভাবে, উদ্ভিদবিদদের শুধুমাত্র একটি পদ্ধতি ছিল: শারীরিক পরীক্ষা। উদ্ভিদ কাঠামোর সতর্কতামূলক পরীক্ষা (এবং বিশদ বিবরণ) প্রতিটি প্রজাতিকে এমন একটি সিস্টেমের মধ্যে সাজানোর অনুমতি দেয় যা সমস্ত কম-বেশি একই রকম উদ্ভিদ (কিছু "গুরুত্বপূর্ণ" বৈশিষ্ট্যে) একসাথে রাখে। এই পদ্ধতিটি যতটা সহজ মনে হয় ততটা সহজ নয়, তবে এটি ১৮ এবং ১৯ শতকে বর্ণনামূলক উদ্ভিদবিদ্যার বিস্তারে অবদান রেখেছিল। একটি সমস্যা যা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে তা হলো যে প্রজাতির বিকাশের সাথে সাথে সম্পর্কহীন উদ্ভিদ অনেক ক্ষেত্রে একে অপরের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হতে পারে। সর্বোপরি, ফর্ম এবং ফাংশন ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। অনুরূপ আবাসস্থলের মধ্যে (মরুভূমি বলুন খুব দূর থেকে সম্পর্কিত উদ্ভিদের প্রজাতিগুলি একই রকমের দিকে ভালভাবে বিবর্তিত হতে পারে। প্রজাতির গ্রহের সমস্ত জায়গায় সীমাবদ্ধ প্রবেশাধিকার নেই (বা অবশ্যই ভূতাত্ত্বিক সময়ের বেশি ছিল না) এবং প্রজাতির বিকাশ তখন বিবর্তনীয় প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রজাতির বিকাশের সাথে সাথে, তারা সেই সময়ে বিদ্যমান বিচ্ছুরণের সীমাবদ্ধতার মধ্যে তা করেছিল। এই তথ্যটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র প্রদান করে: সম্পর্কহীন কিন্তু অনুরূপ উদ্ভিদগুলি পৃথিবীর পৃষ্ঠে একে অপরের থেকে অনেক দূরে বিতরণ করা হতে পারে; এবং ফলাফল: যে সকল উদ্ভিদের গঠন একই রকম কিন্তু ব্যাপকভাবে বিচ্ছিন্ন বন্টন আছে, তারা বিবর্তনীয় অর্থে এতটা ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত নাও হতে পারে। এই মুহুর্তে কিছু উদাহরণ বিবেচনা করা উপযুক্ত। অনেক রসালো উদ্ভিদ রয়েছে, কারণ এই ফর্মটি (সাধারণত পুরু, মাংসল কান্ড এবং/অথবা পাতা; প্রায়ই পাতার হ্রাস বা সম্পূর্ণ ক্ষতি) খুব শুষ্ক অবস্থায় বেঁচে থাকার জন্য একটি উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় অভিযোজন অন্তর্ভুক্ত করে। নন-বোটানিস্টরা এই জাতীয় সমস্ত উদ্ভিদকে ক্যাকটির প্রকার হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করতে প্রলুব্ধ হয়। প্রকৃতপক্ষে, ক্যাকটি নতুন বিশ্বে (আমেরিকা) বিকশিত হয়েছে, তবুও অনেক রসালো (এবং অনেক গাছপালা যা ক্যাকটির মতো) রয়েছে যা নতুন বিশ্বের স্থানীয় নয় এবং আফ্রিকা মহাদেশে স্বাধীনভাবে বিবর্তিত হয়েছে। এই জাতীয় উদ্ভিদের একটি বৃহৎ গোষ্ঠী ইউফোর্বস নামে পরিচিত। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} উদ্ভিদ অঙ্গসংস্থানবিদ্যা হলো উদ্ভিদের বাহ্যিক গঠন বা রূপের অধ্যয়ন। ১৮০০-এর দশকের গোড়ার দিকে লেখক জোহান উলফগ্যাং ফন গোয়েথে এই ধারণাটি প্রচলন করেছিলেন। আপনি ইতিমধ্যে উদ্ভিদ অঙ্গ (পাতা, কান্ড, শিকড় ফুল এবং ফলের উপর পূর্ববর্তী অধ্যায়ে উদ্ভিদ অঙ্গসংস্থানবিদ্যার গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি কভার করেছেন। এই অধ্যায়গুলি উদ্ভিদের শারীরস্থান (অভ্যন্তরীণ কাঠামো) এবং নির্দিষ্ট অংশ বা অঙ্গগুলির উদ্ভিদের অঙ্গসংস্থানবিদ্যা বাহ্যিক রূপ) উভয়ের উপর জোর দিয়েছে। এখানে, আমরা বিশেষ করে উদ্ভিদের বিভিন্ন বৃদ্ধির ফর্ম নিয়ে উদ্বিগ্ন হব এবং কীভাবে এই ধরনের অঙ্গসংস্থান প্রতিটি প্রজাতির সাফল্যে অবদান রাখে। সহজতর "উদ্ভিদ যেমন, শৈবাল) দ্বারা গৃহীত প্রকারগুলি নির্দেশিকা-এর বিভাগ ২-এ আরও বিশদে বিবেচনা করা হবে। যাইহোক, লাইকেন এমন একটি গোষ্ঠীতে মৌলিক উদ্ভিদ প্রকারগুলির একটি ভাল সাধারণ পরিচিতি প্রদান করে যার সদস্যদের কখনও কখনও রূপবিদ্যার ভিত্তিতে অনানুষ্ঠানিকভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়। একটি প্রারম্ভিক পৃথিবীর কল্পনা করুন, যেখানে বেশিরভাগ জীবন মহাসাগরে রয়েছে, কিন্তু পাথুরে পৃষ্ঠের উপর ছড়িয়ে থাকা আদিম ফটোঅটোট্রফিক জীব দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা পার্থিব জীবনের শুরু। সমুদ্রে, অটোট্রফগুলি ভাসমান আকারে এবং আবদ্ধ স্লাইম বা চুনযুক্ত সমৃদ্ধ ভূত্বক হবে। আমরা যখন আরও জটিল রূপের বিবর্তন সম্পর্কে চিন্তা করি, এমনকি এই ধরনের গোষ্ঠীর মধ্যেও যেগুলি আজকে বরং আদিম দেখা যাচ্ছে যেমন বহুকোষী শৈবাল, তখন আমাদের বিবেচনা করতে হবে যে বিবর্তনকে নির্দিষ্ট দিকে চালিত করার জন্য প্রাকৃতিক নির্বাচনের প্রক্রিয়ার উপর কোন শক্তিগুলি কাজ করছে। আমাদের অবশ্যই সবসময় বাস্তবসম্মত সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। আপনি যখন পূর্বে শৈবালের উপর নিবন্ধটি পড়েছিলেন, তখন আপনি এই সাধারণ "উদ্ভিদের" জীবন রূপের নিম্নলিখিত বর্ণনাটি স্মরণ করতে পারেন: বেশিরভাগ শেত্তলাগুলি এককোষী, ফ্ল্যাজেলেট বা অ্যামিবয়েড, তবে ঔপনিবেশিক এবং নন-মোটাইল ফর্মগুলি বেশ কয়েকটি শৈবাল গ্রুপের মধ্যে স্বাধীনভাবে বিকশিত হয়েছে। এককোষী ফর্মের বাইরে আরও সাধারণ সাংগঠনিক স্তরগুলো হলো: ক্যাপসয়েড ndash; স্বতন্ত্র নন-মোটাইল কোষগুলি একটি সাধারণ শ্লেষ্মায় এমবেড করা কোকয়েড ndash; অনুগত কোষ প্রাচীর সহ স্বতন্ত্র অ গতিশীল কোষ পালমেল্লয়েড ndash; নন-মোটাইল কোষ সাধারণ শ্লেষ্মায় এম্বেড করা ফিলামেন্টাস ndash; অ-গতিশীল কোষগুলির একটি স্ট্রিং একত্রে এবং কখনও কখনও শাখায় সংযুক্ত থাকে প্যারেনকাইমাটাস ndash; কোষগুলি টিস্যুগুলির আংশিক পার্থক্য সহ একটি থ্যালাস গঠন করে {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} কুড়ি হাজার বছরেরও আগে গুহার চিত্রগুলিকে রঙ করতে ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড ব্যবহার করা হয়েছিল। এটি কয়েক হাজার বছর ধরে কাচ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সম্প্রতি আলকেমিস্টরা এটি নিয়ে পরীক্ষা করেছেন। ১৭০০ সালের এর প্রথম দশকে রসায়নবিদরা জানতেন যে এই খনিজে এমন একটি উপাদান রয়েছে যা তারা এখনও সনাক্ত করতে পারেনি। ১৭৭৪ সালে সুইডিশ রসায়নবিদ যোহান গটলিয়েব গাহ‍্ন সর্বপ্রথম এই মৌলটি আলাদা করতে সক্ষম হন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে * শতকরা ১২ভাগ ম্যাঙ্গানিজ দিয়ে তৈরি ইস্পাতের হেলমেট ব্রিটিশ সৈন্যরা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহার করেছিল। একে বলা হতো ব্রোডি হেলমেটে। * কুড়ি হাজার বছরেরও আগে গুহার চিত্রগুলিকে রঙ করতে ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড ব্যবহৃত হয়। প্রাচীনকালে ম্যাগনেসিয়া নামক একটি অঞ্চলে (যা এখন আধুনিক গ্রীসে) একটি কালো খনিজ পাওয়া গিয়েছিল। এই খনিজটি কাচ তৈরি করতে ব্যবহার করা হতো। ষোড়শ শতাব্দীতে মিশেল মের্কাটি নামে একজন ডাক্তার এই খনিজটিকে ম্যাঙ্গানেসা নাম দেন। পরে খনিজটির থেকে আলাদা করা ধাতুটি ম্যাঙ্গানিজ নামে পরিচিত হয়। ম্যাঙ্গানিজ সারা বিশ্বে পাওয়া যায়। তবে বিশ্বের পরিচিত ম্যাঙ্গানিজ সম্পদের প্রায় শতকরা ৮০ ভাগ দক্ষিণ আফ্রিকায়। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ম্যাঙ্গানিজ খনিজের ভাণ্ডার রয়েছে ইউক্রেন, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, চীন, এবং ব্রাজিলে। ম্যাঙ্গানিজের প্রধান আকরিক হলো পাইরোলোসাইট। মানবদেহে অল্প ম্যাঙ্গানিজের প্রয়োজন হয়। তবে এত অল্প পরিমাণে যে কারও পক্ষে এর ঘাটতি থাকা প্রায় অসম্ভব। বেশিরভাগ ধাতুর মতো প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজের সংস্পর্শ ক্ষতিকর হতে পারে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} অ্যান্টিমনি নীলচে রূপালী-সাদা রঙের ভঙ্গুর পদার্থ। অ্যান্টিমনিকে ধাতুকল্প বলা হয়। এর কোনো গন্ধ নেই। অ্যান্টিমনি মানুষের জন্য বিষাক্ত, তাই দুর্ভাগ্যবশত এটির স্বাদ আমরা নিতে পারি না! তোমরাও এর স্বাদ নেবার চেষ্টা করো না। বহু প্রাচীনকাল থেকেই অ্যান্টিমনির সাথে মানুষের পরিচয় ছিল। তাই এর আবিষ্কারক এবং আবিষ্কারের সময়কাল উভয়ই অজানা। বহুদিন পর্যন্ত এই মৌলটিকে সীসার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা হয়েছিলো। ১৭০০ সালের গোড়ার দিকে ফরাসি রসায়নবিদ নিকোলাস লেমেরি সর্বপ্রথম অ্যান্টিমনি এবং এর যৌগগুলি নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা করেন। ১৭০৭ সালে তার গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে "অ্যান্টিমনি" নামটি দুটি গ্রীক শব্দের সংমিশ্রণ থেকে এসেছে। অ্যান্টি শব্দের অর্থ হলো বিরুদ্ধে এবং মনোস শব্দের অর্থ নির্জনতা। এই শব্দ দু'টি একত্রিত করলে অর্থ দাঁড়ায় "নির্জনতার বিরুদ্ধে অর্থাৎ "একা নয়"। Sb হলো অ্যান্টিমনির রাসায়নিক প্রতীক। * প্রাচীন মিশরীয়রা প্রসাধনে কালো আইশ্যাডো করতে অ্যান্টিমনির খনিজ স্টিবনাইট ব্যবহার করত। * অ্যান্টিমনি অম্লের সাথে সহজে বিক্রিয়া করে না। সীসাকে শক্ত করার জন্য অ্যান্টিমনি ব্যবহার করা হয়। প্লাস্টিক এবং রাসায়নিক উৎপাদনেও অ্যান্টিমনি ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিমনি ধাতুর সংকর ব্যাটারি, কম ঘর্ষণধর্মী ধাতু, টাইপ ধাতু, তারের উপর প্রলেপ প্রভৃতি পণ্য তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিমনির যৌগগুলি অগ্নি নিরোধক উপকরণ তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। রঙ, সিরামিক সামগ্রী, কাচ এবং মৃৎপাত্র তৈরিতে অ্যান্টিমনি কাজে লাগে। অ্যান্টিমনি অত্যন্ত বিপজ্জনক। এটি একসময় পরজীবী মারার জন্য ব্যবহৃত হতো। এর অনেক যৌগই অত্যন্ত ক্ষতিকর। সিজিয়াম দেখতে রূপালী ও সোনালী রঙের মিশ্রণের মতো। এটি একটি নরম ক্ষারীয় ধাতু। এটির গলনাঙ্ক ২৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ১৮৬০ সালে দুই জার্মান রসায়নবিজ্ঞানী রবার্ট বুনসেন এবং গুস্তাভ কিরশফ সিজিয়াম আবিষ্কার করেছিলেন। তাঁরা জার্মানির একটি স্পার খনিজ পানি থেকে স্পেকট্রোস্কোপ ব্যবহার করে এটি আবিষ্কার করেছিলেন। স্পেকট্রোস্কোপ নামক এই যন্ত্রটি আগের বছর তাঁরা আবিষ্কার করেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে * এটি কক্ষ তাপমাত্রায় (২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়) পর্যন্ত তরল অবস্থায় পরিণত হয় অর্থাৎ এর গলনাঙ্ক ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। * এটি খুব সূক্ষ্ম সময় পরিমাপে যেমন আ্যটোমিক ক্লক বা পারমাণবিক ঘড়িতে ব্যবহার করা হয়। * সিজিয়াম যখন তরল থাকে তখন এটিকে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়। দুই জার্মান রসায়নবিজ্ঞানী রবার্ট বুনসেন এবং গুস্তাভ কিরশফ আলোর রঙের ভিত্তি করে তাঁদের স্পেকট্রোস্কোপ যন্ত্রের সাহায্যে এই মৌলটির নামকরণ করেছিলেন। তাঁরা স্পেকট্রোস্কোপ যন্ত্রের সাহায্যে নীলাভ-ধূসর রঙের একটি পদার্থ দেখতে পান। তাঁরা এটিকে Ceasium(সিজিয়াম) নাম দেন এবং এই Ceasium(সিজিয়াম) শব্দটি নেওয়া হয়েছিল ল্যাটিন শব্দ Ceasius সিজিয়াস থেকে। যার মানে নীলাভ-ধূসর। সিজিয়াম গাড়ি চালানোর তেল এবং বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সিজিয়াম অক্সিজেন এবং অন্যান্য গ্যাসের সাথে ভালভাবে বিক্রিয়া করে। তাই টিউব থেকে অবশিষ্ট অক্সিজেন অপসারণের জন্য ভ্যাকুয়াম টিউব তৈরিতেও এটি সহায়ক। ক্যাথোড টিউবগুলিতে আবরণী হিসাবে এটি ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যবহারের ফলে বৈদ্যুতিক প্রবাহ বৃদ্ধি হতে পারে। সিজিয়াম বাতাসের সংস্পর্শে এলে পুড়ে যায় এবং পানির সংস্পর্শে এলে প্রচণ্ড জোরে বিস্ফোরিত হয়। সালফার বা গন্ধকের রাসায়নিক প্রতীক S এবং পারমাণবিক সংখ্যা ১৬। এটি একটি সাধারণ অ ধাতব উপাদান বা অধাতু। ==এটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে এটি দেখতে উজ্জ্বল হলুদ। এর সাধারণ অবস্থায় এটি গন্ধহীন এবং স্বাদহীন। তবে সালফারযুক্ত অনেক পদার্থের স্বতন্ত্র গন্ধ রয়েছে। পচা ডিম এবং পোড়া ম্যাচ সবই সালফারযুক্ত যৌগ দ্বারা সৃষ্ট। সালফার মানব ইতিহাসের প্রথম দিকে আবিষ্কৃত হয়েছিল। বাইবেলে শয়তান এবং নরকের সাথে এই মৌলকে তুলনা করা হয়েছে। বাইবেল এটিকে গন্ধক হিসেবেও উল্লেখ করেছে। ==এটির নাম কোথা থেকে এসেছে সালফার শব্দের পুরোনো ইতিহাস রয়েছে। Sulfur (সালফার) শব্দটি মূলত প্রাচীন ল্যাটিন শব্দ Sulpur থেকে এসেছে। এই শব্দটি পরে (Sulfur) সালফারে পরিবর্তন করা হয়। * সালফার নীল শিখায় প্রজ্জ্বলিত হয় * আমরা Sulfur(সালফার) নামের এই বানানটিকে কখনও কখনও Sulphur(শালফার) নামেও উচ্চারণ করে থাকি। * সালফার বা গন্ধকে স্ফুটনাংক ৮৩২ ডিগ্রি ফারেনহাইট এবং গলনাংক ২৩৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট। *কঠিন সালফার বা গন্ধক উজ্জ্বল হলুদ তবে গলিত সালফার বা গন্ধক রক্ত ​​লাল। হাইড্রোজেন বা অক্সিজেনের মতো অন্যান্য উপাদানের সাথে সালফার মিশে গেলে এটি ফুসফুসের ক্যান্সার এবং শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। সালফারযুক্ত সালফিউরিক এসিড একটি শক্তিশালী এসিড যা ত্বকে লাগলে মারাত্মকভাবে পুড়ে যেতে পারে। এছাড়া হাইড্রোজেন সালফাইড এটি একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক গ্যাস। এটি খনিতে একটি আপত্তিকর গন্ধ তৈরি করে যাকে স্টিঙ্কডাম্প বলে এবং এটির ফলে খনি থেকে খনিজ সম্পদ আহরণ করতে শ্রমিকদের অসুবিধা হয়। সালফার বারুদের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি গানপাউডার বিস্ফোরকে ব্যবহার করা হয়। যদি এটি ভুলভাবে পরিচালনা করা হয় তাহলে এটি উদ্ভিদ এবং প্রাণীর জীবনের জন্য খুবই বিপজ্জনক। ১৭৯০ সালে ব্রাজিলের রসায়নবিদ রসায়নবিদ জোস বনিফেকো ডি অ্যান্ড্রাডা ই সিলভা সুইডেনের একটি লোহার খনি আবিষ্কার করেছিলেন। ১৮১৭ সালে বিজ্ঞানী জোহান অগাস্টা আর্ফওয়েডসন ও বিজ্ঞানী ইয়নস জ্যাকব বার্জেলিয়াস লোহার খনিতে আকরিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে এই মৌলটি আবিষ্কার করেছিলেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে বিজ্ঞানী ইয়নস জ্যাকব বার্জেলিয়াস মৌলটির নাম দিয়েছিলেন Lithium (লিথিয়াম)। তিনি "লিথিয়াম" নামটি নিয়েছিলেন গ্রীক শব্দ লিথোস (lithos) থেকে। যার অর্থ হচ্ছে "পাথর"। *মহাবিশ্বের শুরুতে বিগ ব্যাং সংগঠিত হওয়ার সময় সংশ্লেষিত কয়েকটি উপাদানের মধ্যে লিথিয়াম ছিলো একটি। লিথিয়াম খনিজ ঝর্ণা জলে এবং বেশিরভাগ আগ্নেয় শিলায় পাওয়া যায়। লিথিয়াম এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে তাপ স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। কিছু জিনিসে লিথিয়াম ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ চশমা, জৈব যৌগ, এবং সিরামিক। এটি ব্যাটারিতেও ব্যবহৃত হয় কারণ এটি বিদ্যুত সুপরিবাহী। লিথিয়াম লবণ বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত রোগীদের জন্য মেজাজ-স্থিতিশীল হিসাবে ওষুধে ব্যবহৃত হয়। লিথিয়াম একটি বিষাক্ত মৌল। কারণ এটি খুব প্রতিক্রিয়াশীল অর্থাৎ এটি সহজেই অন্য মৌলের সাথে বিক্রিয়া করতে সক্ষম। ত্বকের সংস্পর্শে এটি আসলে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। একথা সর্বসম্মতিক্রমে একমত যে জনসাধারণের মধ্যে মানুষের জীবন ধারা ব্যক্তিগত মূল্যবোধ এবং আচার-অনুষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। কিছু আইন প্রণেতারা জনসাধারণের ক্ষেত্রে সম্মতির প্রভাবকে "ইসলামী আইন" বলে অভিহিত করেন। কেউ কেউ এটিকে "আইন" বলে থাকেন। এমনকি যখন এটিকে ইসলামী আইন বলা হয়, তখনও সঠিক আইনটি দেশ ভেদে ভিন্ন হয়। যেমন মালয়েশিয়ায়, এক প্রদেশ থেকে আরেক প্রদেশে আলাদা হয়। রাজনীতির ক্ষেত্রে ইসলামের ভূমিকা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। আফগানিস্তান অথবা পাকিস্তানের আয়মান জাওয়াহিরির মতো পণ্ডিতরা মনে করেন কোরান ও হাদিসের বাইরে আইনের অন্য কোনো উৎস নাই। সিরিয়ার মুহাম্মাদ শাহরুর মত পণ্ডিতরা কোরানকে আইনগত সীমা এবং হাদিসকে উদাহরণ হিসাবে গ্রহণ করেন। তারা আল্লাহর আরোপিত আইনী সীমা দ্বারা সমস্যা সমাধানের অনুমতি দেন। কাতারের ইউসুফ কারাধাভির মতো পণ্ডিত, ইউরোপীয় ফতোয়া বিভাগ ও গবেষণা পরিষদের প্রধানগণও মধ্যম পথ বেছে নেন। যাইহোক, তারা সকলেই ব্যক্তিগত জীবনে সবার সম্মতিতে আইন প্রণয়ন এবং বিশ্বাসের গুরুত্ব সম্পর্কে একমত। # বাইবেল শুধুমাত্র তুলনা জন্য উল্লেখ করা হয়। # প্রকৃত আইন উল্লেখযোগ্যভাবে ভিন্ন হতে পারে কিন্তু সীমা লঙ্ঘন করে না। উদাহরণস্বরূপ প্রকৃত পোশাক আইন আল্লাহর বিধানের মধ্যে সীমাবদ্ধ হতে পারে। আল্লাহপাক বলেন, “يَا بَنِي آَدَمَ قَدْ أَنْزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا يُوَارِي سَوْآَتِكُمْ وَرِيشًا وَلِبَاسُ التَّقْوَى ذَلِكَ خَيْرٌ ذَلِكَ مِنْ آَيَاتِ اللَّهِ لَعَلَّهُمْ يَذَّكَّرُونَ “ অর্খ হে আদম সন্তান, আমি তোমাদেরকে তিন ধরনের পোশাক দিয়েছি। ১ সাধারণ পোশাক, ২ সৌন্দর্য পূর্ণ পোশাক, ৩ আল্লাহর ভীতি সম্পন্ন পোশাক। শেষের পোশাক উত্তম। এটা আল্লাহর নিদর্শন। আশা করা যায় তারা আল্লাহর যিকির করবে।সুরা আরাফ, ২৬ # কিছু আইন বিশেষ ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তা অন্যের জন্য নয়। যেমন নবীর স্ত্রীদের জন্য আইন অন্য নারীর জন্য নয়। যেমন আল্লাহ পাক বলেন, “তোমরা তোমাদের গৃহাভ্যন্তরে অবস্থান করো, প্রাচীন জাহেলী যুগের নারীদের ন্যায় নিজেদেরকে প্রর্দশন করো না।সূরা আহযাব: ৩৩ এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেন, যখন তোমরা তাদের (নবী পত্মীদের) কাছে কিছু চাইবে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এ বিধান তোমাদের ও তাদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্রতার কারণ।সূরা আহযাব: ৫৩ * সুন্নত বা লিংগ ছেদন। এটি বাইবেল আছে “ঈশ্বর অব্রাহামকে আরও বললেন, “এই ব্যবস্থায় তোমার যা করবার রয়েছে তা এই: তুমি ও তোমার সমস্ত সন্তানেরা বংশের পর বংশ ধরে এই ব্যবস্থা মেনে চলবে। আমার এই যে ব্যবস্থা, যার চিহ্ন হিসাবে তোমাদের প্রত্যেকটি পুরুষের সুন্নত করাতে হবে, তা তোমার ও তোমার বংশের লোকদের মেনে চলতে হবে। তোমাদের প্রত্যেকের পুরুষাংগের সামনের চামড়া কেটে ফেলতে হবে। তোমার ও আমার মধ্যে এই যে ব্যবস্থা স্থির করা হল, এটাই হবে তার চিহ্ন। বংশের পর বংশ ধরে তোমাদের প্রত্যেকটি পুুরুষ সন্তানের জন্মের আট দিনের দিন এই সুন্নতের অনুষ্ঠান করতে হবে। তোমার বংশের কেউ না হয়ে তোমার বাড়ীর দাস হলেও তাদের সবাইকে এই সুন্নত করাতে হবে, তা তারা তোমার বাড়ীতে জন্মেছে এমন কোন দাসের সন্তানই হোক বা টাকা দিয়ে বিদেশীর কাছ থেকে কিনে নেওয়া দাসই হোক। আমি আবার বলছি, যে দাস তোমার বাড়ীতে জন্মেছে কিম্বা যাকে টাকা দিয়ে কেনা হয়েছে, তাদের প্রত্যেককে সুন্নত করাতেই হবে। এটাই হবে তোমাদের দেহে আমার চিরকালের ব্যবস্থার চিহ্ন। যে লোকের পুরুষাংগের সামনের চামড়া কাটা নয় তাকে তার জাতির মধ্য থেকে মুছে ফেলা হবে, কারণ সে আমার ব্যবস্থা অমান্য করেছে।”জেনেসিস ১৭ঃ১৪, অর্থডক্স ৪ঃ২৫ ও কুরআনেরকুরআন, ৪০ঃ৬৪ সমর্থন করে। * ঋতুস্রাব কালিন বিধান, বাইবেলে আছে, আর সদাপ্রভু মোশিকে কহিলেন, তুমি ইস্রায়েল-সন্তানগণকে বল, যে স্ত্রী গর্ভধারণ করিয়া পুত্র প্রসব করে, সে সাত দিন অশুচি থাকিবে, যেমন মাসিকের অশৌচকালে, তেমনি সে অশুচি থাকিবে। পরে অষ্টম দিনে বালকটির পুরুষাঙ্গের ত্বক্‌ছেদ হইবে। আর সেই স্ত্রী তেত্রিশ দিন পর্যন্ত আপনার শৌচার্থ রক্তস্র্রাব অবস্থায় থাকিবে; যাবৎ শৌচার্থ দিন পূর্ণ না হয়, তাবৎ সে কোন পবিত্র বস্তু স্পর্শ করিবে না, এবং ধর্মধামে প্রবেশ করিবে না। আর যদি সে কন্যা প্রসব করে, তবে যেমন অশৌচকালে, তেমনি দুই সপ্তাহ অশুচি থাকিবে; পরে সে ছেষট্টি দিবস আপনার শৌচার্থ রক্তস্রাব অবস্থায় থাকিবে। পরে পুত্র কিম্বা কন্যা প্রসবের শৌচার্থক দিন সম্পূর্ণ হইলে সে হোমবলির জন্য একবর্ষীয় একটি মেষবৎস, এবং পাপার্থক বলির জন্য একটি কপোতশাবক কিম্বা একটি ঘুঘু সমাগম-তাম্বুর দ্বারে যাজকের নিকটে আনিবে। আর যাজক সদাপ্রভুর সম্মুখে তাহা উৎসর্গ করিয়া সেই স্ত্রীর নিমিত্তে প্রায়শ্চিত্ত করিবে, তাহাতে সে আপন রক্তস্রাব হইতে শুচি হইবে। পুত্র কিম্বা কন্যা প্রসবকারিণীর জন্য এই ব্যবস্থা। যদি সে মেষবৎস আনিতে অক্ষম হয়, তবে দুইটি ঘুঘু কিম্বা দুইটি কপোতশাবক লইয়া তাহার একটি হোমার্থে, অন্যটি পাপার্থে দিবে; আর যাজক তাহার নিমিত্তে প্রায়শ্চিত্ত করিবে, তাহাতে সে শুচি হইবে।Bible Lev 12:2-5 ও কুরআনে আছে, “আর তারা তোমাকে হায়েয সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, তা কষ্ট। সুতরাং তোমরা হায়েযকালে স্ত্রীদের থেকে দূরে থাক এবং তারা পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হয়ো না। অতঃপর যখন তারা পবিত্র হবে তখন তাদের নিকট আস, যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদেরকে ভালবাসেন এবং ভালবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদেরকে।”কুরআন, ২ঃ২২২ অর্থ সাবালিকা হওয়ার পর প্রত্যেক নারীর লজ্জাস্থান থেকে মাসে একবার নিয়মিত যে রক্ত আসে, তাকে হায়েয (মাসিক, ঋতু বা রজঃস্রাব) বলা হয়। আবার কখনো কখনো কোন রোগের কারণে বাঁধা নিয়মের অতিরিক্তও আসে; তাকে ইস্তিহাযা বলে। ইস্তিহাযার বিধান হায়েযের থেকে ভিন্ন। মাসিকের দিনগুলোতে নামায মাফ এবং রোযা রাখা নিষেধ। পরে রোযা কাযা করা আবশ্যক। পুরুষের জন্য কেবল সঙ্গম করা নিষেধ, তবে চুম্বন ও আলিঙ্গন করা জায়েয। অনুরূপ মহিলা এই দিনগুলোতে রান্না সহ সংসারের অন্য সব কাজই করতে পারে। কিন্তু ইয়াহুদীদের মধ্যে এই দিনগুলোতে মহিলাকে সম্পূর্ণ অপবিত্র গণ্য করা হত। তারা তার সাথে মেলামেশা এবং খাওয়া-দাওয়া বৈধ মনে করত না। সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়। এতে কেবল সহবাস করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। নিকটবর্তী না হওয়া বা দূরে থাকার অর্থঃ কেবল সঙ্গম করা নিষেধ। চরম যৌন উত্তেজনা বশতঃ ঋতুকালীন অবস্থায় সহবাস অনুষ্ঠিত হয়ে গেলে খুব ভাল করে তাওবা করে নেয়া ওয়াজিব। তার সাথে সাথে কিছু দান-সদকা করে দিলে তা উত্তম।মুস্তাদরাকে হাকিম: ১/১৭১, ১৭২তিরমিযী: ১৩৭ * দাড়ি রাখা বিষয়ে বাইবেলে আছে, “তোমরা আপন আপন মস্তক প্রান্তের কেশ মণ্ডলাকার করিও না, ও আপন আপন দাড়ির কোণ মুণ্ডন করিও না।”Bible Num 8:5-7, Lev 19:27, Lev 21:5, 2nd Sam 10:5 ও কুরআনে আছে, “আর তিনি তোমাদেরকে আকৃতি দিয়েছেন, অতঃপর তোমাদের আকৃতিকে সুন্দর করেছেন।”কুরআন, ৪০ঃ৬৪ * সব নারীকে ঘরে রাখতে হবে। আল্লাহপাক বলেন, “আর তোমরা নিজ গৃহে অবস্থান করবে এবং প্রাক-জাহেলী যুগের মত সৌন্দর্য প্রদর্শন করো না।”কুরআন, ৩৩ঃ ৩৩ আয়াতের অর্থ দাঁড়ায়, নারীর আসল অবস্থানক্ষেত্র হচ্ছে তার গৃহ। কেবলমাত্র প্রয়োজনের ক্ষেত্রে সে গৃহের বাইরে বের হতে পারে। [ইবন কাসীর মুয়াসসার] আয়াতের শব্দাবলী থেকেও এ অর্থ প্রকাশ হচ্ছে এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস একে আরো বেশী সুস্পষ্ট করে দেয়। মুজাহিদ তো তখনই স্থিরচিত্তে আল্লাহর পথে লড়াই করতে পারবে যখন নিজের ঘরের দিক থেকে সে পূর্ণ নিশ্চিন্ত থাকতে পারবে, তার স্ত্রী তার গৃহস্থালী ও সন্তানদেরকে আগলে রাখবে এবং তার অবর্তমানে তার স্ত্রী কোন অঘটন ঘটাবে না, এ ব্যাপারে সে পুরোপুরি আশংকামুক্ত থাকবে। যে স্ত্রী তার স্বামীকে এ নিশ্চিন্ততা দান করবে। সে ঘরে বসেও তার জিহাদে পুরোপুরি অংশীদার হবে। অন্য একটি হাদীসে এসেছে, “নারী পৰ্দাবৃত থাকার জিনিস। যখন সে বের হয় শয়তান তার প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখে এবং তখনই সে আল্লাহর রহমতের নিকটতর হয় যখন সে নিজের গৃহে অবস্থান করে।”সহীহ ইবন খুযাইমাহ: ১৬৮৫, সহীহ ইবন হিব্বান: ৫৫৯৯ বিয়ের অনুমতি দিয়েছে কী ইসলাম বিবাহের অনুমতি দেয়্ বৈরাগ্যকে ঘৃণা করে। আল্লাহ বলেন, وَأَنْكِحُوا الْأَيَامَى مِنْكُمْ وَالصَّالِحِيْنَ مِنْ عِبَادِكُمْ ‘তোমাদের মধ্যে যারা স্বামীহীন তাদের বিবাহ সম্পাদন কর এবং তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা সৎ তাদেরও’কুরআন, ২৪ঃ ৩২ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন,يَا مَعْشَرَ الشَّبَابِ مَنِ اسْتَطَاعَ مِنْكُمُ الْبَاءَةَ فَلْيَتَزَوَّجْ، فَإِنَّهُ أَغَضُّ لِلْبَصَرِ وَأَحْصَنُ لِلْفَرْجِ وَمَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَعَلَيْهِ بِالصَّوْمِ فَإِنَّهُ لَهُ وِجَاءٌ- ‘হে যুবসমাজ! তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহের সামর্থ্য রাখে, তাদের বিবাহ করা কর্তব্য। কেননা বিবাহয় দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী, যৌনাঙ্গের পবিত্রতা রক্ষাকারী। আর যার সামর্থ্য নেই সে যেন ছিয়াম পালন করে। কেননা ছিয়াম হচ্ছে যৌবনকে দমন করার মাধ্যম’।বুখারী/৫০৬৫ বিবাহ করা সমস্ত নবীদের সুন্নাত। আল্লাহ বলেন,وَلَقَدْ أَرْسَلْنَا رُسُلاً مِّن قَبْلِكَ وَجَعَلْنَا لَهُمْ أَزْوَاجاً وَذُرِّيَّةً ‘তোমার পূর্বে আমরা অনেক রাসূল প্রেরণ করেছিলাম এবং তাদেরকে স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দিয়েছিলাম’কুরআন, ১৩ঃ ৩৮ ref> বিবাহ না করে চিরকুমার ও নিঃসঙ্গ জীবন যাপনের অনুমতি ইসলামে নেই। সা‘আদ ইবনু আবী ওয়াক্কাছ (রাঃ) বলেন, رَدَّ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم عَلَى عُثْمَانَ بْنِ مَظْعُوْنٍ التَّبَتُّلَ، وَلَوْ أَذِنَ لَهُ لاَخْتَصَيْنَا ‘রাসূল (ছাঃ) ওছমান ইবনু মাযঊনকে নিঃসঙ্গ জীবন যাপনের অনুমতি দেননি। তাকে অনুমতি দিলে আমরা নির্বীর্য হয়ে যেতাম।’বুখারী হা/৫০৭৩। আয়েশা (রাঃ) বলেন, ‘নিশ্চয়ই রাসূল (ছাঃ) নিঃসঙ্গ জীবন যাপনকে নিষেধ করেছেন’।নাসাঈ হা/৩২১৩ সুতরাং বিবাহ না করলে ব্যক্তি গোনাহগার না হ’লেও এতে শরী‘আতের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধানকে অগ্রাহ্য করা হয়। বহুবিবাহের কারণ এতিম শিশু/সন্তানের জন্য নাকি খেয়ালখুশি মতো? ইসলামে বিবাহের ব্যাপারে মৌলিক বিধান হল, সামর্থ্য থাকলে পুরুষ একাধিক বিবাহ করবে। তবে বহু স্ত্রীর মাঝে ইনসাফ বজায় না রাখতে পারলে একটি নিয়ে সন্তষ্ট হবে। মহান আল্লাহ বলেছেন, “আর তোমরা যদি আশংকা কর যে, পিতৃহীনাদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিবাহ কর (স্বাধীন)নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগে; দুই, তিন অথবা চার। আর যদি আশংকা কর যে, সুবিচার করতে পারবে না, তবে একজনকে (বিবাহ কর) অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত (ক্রীত অথবা যুদ্ধবন্দিনী) দাসীকে (স্ত্রীরূপে ব্যবহার কর)। এটাই তোমাদের পক্ষপাতিত্ব না করার অধিকতর নিকটবর্তী।”কুরআন, ৪ঃ ৩ পরন্ত বহু বিবাহ করা শর্তসাপেক্ষে সুন্নত ও আফযল। যেহেতু আমাদের গুরু মহানবী (সঃ) বহু বিবাহ করেছেন। ইবনে আব্বাস (রাঃ) সাঈদ বিন জুবাইরকে বলেছিলেন, ‘বিবাহ কর। কারণ এই উম্মতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি যার সবার বেশি স্ত্রী।’ অথবা ‘এই উম্মতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তির সবার চেয়ে বেশি স্ত্রী ছিল।আহমাদ, বুখারী বহুবিবাহকে উৎসাহিত বা নিরুৎসাহিত করা হয়? ইসলাম সময় স্থানভেদে বহুবিবাহ বৈধ ও অবৈধ করে। আল্লাহপাক বলেন, “যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে নারী) ইয়াতীমদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে নারীদের মধ্য হতে নিজেদের পছন্দমত দুই-দুই, তিন-তিন ও চার-চার জনকে বিবাহ কর, কিন্তু যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, তোমরা সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে কিংবা তোমাদের অধীনস্থ দাসীকে; এটাই হবে অবিচার না করার কাছাকাছি।” “তোমরা কক্ষনো স্ত্রীদের মধ্যে সমতা রক্ষা করতে পারবে না যদিও প্রবল ইচ্ছে কর, তোমরা একজনের দিকে সম্পূর্ণরূপে ঝুঁকে পড়ো না এবং অন্যকে ঝুলিয়ে রেখ না। যদি তোমরা নিজেদেরকে সংশোধন কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।”কুরআন, ৪ঃ২-৩, ১২৯ বহু-বিবাহ প্রথাটি ইসলামপূর্ব যুগেও দুনিয়ার প্রায় সকল ধর্মমতেই বৈধ বলে বিবেচিত হত। আরব, ভারতীয় উপমহাদেশ, ইরান, মিশর, ব্যাবিলন প্রভৃতি দেশেই এই প্রথার প্রচলন ছিল। বহু-বিবাহের প্রয়োজনীয়তার কথা বর্তমান যুগেও স্বীকৃত। বর্তমান যুগে ইউরোপের এক শ্রেণীর চিন্তাবিদ বহু-বিবাহ রহিত করার জন্য তাদের অনুসারীদেরকে উদ্ভুদ্ধ করে আসছেন বটে, কিন্তু তাতে কোন সুফল হয়নি। বরং তাতে সমস্যা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এর ফল রক্ষিতার রূপে প্রকাশ পেয়েছে। অবশেষে প্রাকৃতিক ও স্বাভাবিক ব্যবস্থারই বিজয় হয়েছে। তাই আজকে ইউরোপের দূরদর্শী চিন্তাশীল ব্যক্তিরা বহু-বিবাহ পুনঃপ্রচলন করার জন্য চিন্তা-ভাবনা করছেন। ইসলাম একই সময়ে চারের অধিক স্ত্রী রাখাকে হারাম ঘোষণা করেছে। ইসলাম এ ক্ষেত্রে ইনসাফ কায়েমের জন্য বিশেষ তাকিদ দিয়েছে এবং ইনসাফের পরিবর্তে যুলুম করা হলে তার জন্য শাস্তির কথা ঘোষণা করেছে। আলোচ্য আয়াতে একাধিক অর্থাৎ চারজন স্ত্রী গ্রহণ করার সুযোগ অবশ্য দেয়া হয়েছে, অন্যদিকে এই চার পর্যন্ত কথাটি আরোপ করে তার উর্ধ্ব সংখ্যক কোন স্ত্রী গ্রহণ করতে পারবে না বরং তা হবে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ- তাও ব্যক্ত করে দিয়েছে। ইসলাম পূর্ব যুগে কারও কারও দশটি পর্যন্ত স্ত্রী থাকত। ইসলাম এটাকে চারের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে। কায়েস ইবন হারেস বলেন, ‘আমি যখন ইসলাম গ্রহণ করি তখন আমার স্ত্রী সংখ্যা ছিল আট। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে আসলে তিনি আমাকে বললেন, ‘এর মধ্য থেকে চারটি গ্রহণ করে নাও।ইবন মাজাহ: ১৯৫২, ১৯৫৩ একজন মহিলাকেই বিবাহ করা যথেষ্ট হতে পারে। কেননা, একাধিক স্ত্রী রাখলে সুবিচারের যত্ন নেওয়া বড়ই কষ্টকর হয়। যার প্রতি আন্তরিক টান থাকবে, তার জীবনের প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যবস্থাপনার প্রতিই বেশী খেয়াল থাকবে। এইভাবে সে স্ত্রীদের মধ্যে সুবিচার বজায় রাখতে অক্ষম হবে এবং আল্লাহর কাছে অপরাধী গণ্য হবে। কুরআন এই বাস্তব সত্যকে অন্যত্র অতি সুন্দররূপে এইভাবে বর্ণনা করেছে وَلَنْ تَسْتَطِيعُوا أَنْ تَعْدِلُوا بَيْنَ النِّسَاءِ وَلَوْ حَرَصْتُمْ فَلا تَمِيلُوا كُلَّ الْمَيْلِ فَتَذَرُوهَا كَالْمُعَلَّقَةِ] অর্থাৎ ‘‘তোমরা যতই সাগ্রহে চেষ্টা কর না কেন, স্ত্রীদের মাঝে ন্যায়পরায়ণতা কখনই বজায় রাখতে পারবে না। তবে তোমরা কোন এক জনের দিকে সম্পূর্ণভাবে ঝুঁকে পড়ো না এবং অপরকে ঝোলানো অবস্থায় ছেড়ে দিও না।’’কুরআন, ৪ঃ ১২৯ এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, একাধিক বিবাহ করে স্ত্রীদের মধ্যে ন্যায়পরায়ণতা বজায় না রাখা বড়ই অনুচিত ও বিপজ্জনক ব্যাপার। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেন, ‘‘যে ব্যক্তির দু’টি স্ত্রী আছে, কিন্তু সে তন্মধ্যে একটির দিকে ঝুঁকে যায়, এরূপ ব্যক্তি কিয়ামতের দিন তার অর্ধদেহ ধসা অবস্থায় উপস্থিত হবে।’’আহমাদ ২/৩৪৭আসহাবে সুনান, হাকেম ২/১৮৬ইবনে হিব্বান ৪১৯৪নং জোর করে বিয়ে ইসলামে জোরপূর্বক বিবাহকে নিষেধ করা হইয়েছে।সহি বুখারী, মুসলিম, মিশকাত শরিফের হাদিস /৩১২৬ কেননা ইসলামে বিবাহের চারটি শর্তের কথা বলা হইয়েছে তা হল, ১ পরস্পর বিবাহ বৈধ এমন পাত্র পাত্রী নির্বাচন করা। ২ পাত্র – পাত্রী উভয়ের সম্মতি নেয়া। ৩ মেয়ের ওলী থাকা। ৪ দুজন ন্যায়নিষ্ঠ সাক্ষী থাকা। বর্ণিত চারটি শর্তের কোনোএক শর্ত যদি মানা না হয় তবে বিয়ে শুদ্ধ হবেনা।আহমাদ, তিরমিযী, মিশকাত হাদিস ৩১৩১ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা বলেন, বিবাহিতা মেয়েকে তার পরামর্শ ছাড়া বিবাহ দেয়া যাবে না এবং কুমারী মেয়েকে তার অনুমতি ছাড়া বিবাহ দেয়া যাবেনা। ছাহাবীগণ জানতে চান তার অনুমতি কিভাবে হবে? উত্তরে তিনি বললেন চুপ থাকাই হচ্ছে তার অনুমতি।বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৩১২৬ অন্য আরেক হাদিসে বলা উল্লেখ আছে, যুবতী–কুমারী মেয়ের বিবাহের ব্যাপারে পিতাকে তার অনুমতি নিতে হবে, আর অনুমতি হচ্ছে চুপ থাকা।মিশকাত, মুসলিম হা/৩১২৭ অন্যদিকে আইনের চোখে সম্মতি ছাড়া বা জোরপূর্বক বিবাহ একটি দন্ডনীয় অপরাধ। দন্ডবিধি, ১৮৬০ ধারা ৩৬৬: যে ব্যক্তি কোন নারীকে তার ইচ্ছার বিরু্দ্ধে – কোন ব্যক্তিকে বিয়ে করতে বাধ্য করা যেতে পারে এ রূপ অভিপ্রায়ে বা তাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন ব্যক্তিকে বিয়ে করতে বাধ্য করার সম্ভাবনা রয়েছে জেনে কিংবা তাকে অবৈধ যৌন সহবাস করতে বাধ্য বা প্রলুব্ধ করার উদ্দেশ্যে অথবা তাকে অবৈধ যৌন সহবাস করতে বাধ্য বা প্রলুব্ধ করার সম্ভাবনা রয়েছে জেনে অপহরণ বা হরণ করে সে ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড এবং অর্থদন্ডে দন্ডনীয় হবে। এবং যে ব্যক্তি কোন নারীকে এই বিধিতে বর্ণিত অপরাধমূলক ভীতিপ্রদর্শন বা ক্ষমতার অপব্যবহারের সাহায্যে বা বাধ্যবাধকতার অন্য কোন উপায়ে, অন্য কোন ব্যক্তির সাথে অবৈধ যৌন সহবাস করতে বাধ্য বা প্রলুব্ধ করা যেতে পারে এই উদ্দেশ্যে অথবা তাকে অন্য কোন ব্যক্তির সাথে অবৈধ যৌন সহবাস করতে বাধ্য বা প্রলুব্ধ করা যেতে পারে জেনে তাকে কোন স্থান হতে গমন করতে প্রলুব্ধ করে সে ব্যক্তিও একই দন্ডে দন্ডিত হবে। অন্যদিকে সম্মতি ছাড়া বিয়ে হলে একজন নারী ১৯৩৯ সালের মুসলিম আইনের ২ ধারা অনুযায়ী বিবাহ বাতিল অনুযায়ী প্রতিকার পেতে পারে। এই আইনে মেয়েটির অধিকার সুরক্ষিত আছে। কোন নারীর ১৮ বছর পূর্ণ না হলে এবং তার সম্মতি ছাড়া বিয়ে হলে তিনি মুসলিম বিবাহ বাতিল আইন, ১৯৩৯ অনুযায়ী আদালতে বিয়ে বাতিলের আবেদন করতে পারেন তবে এক্ষেত্রে দুটি শর্ত অবশ্যই পূরণ করতে হবে-মেয়েটি যদি স্বামীর সাথে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপন না করে অর্থাৎ সহবাস না করে। মেয়েটির বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর এবং ১৯ বছর পার হওয়ার আগে বিয়েকে অস্বীকার করতে হবে। পিতামাতার অনুমতি ছাড়া নির্ভরশীল মহিলাদের বিয়ে করা । রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন মহিলা অপর মহিলাকে বিয়ে দেবে না। অনুরূপভাবে কোন মহিলা নিজেকেও বিয়ে দেবে না। যে মহিলা নিজেকে নিজে বিয়ে দেয়, সে ব্যভিচারে লিপ্ত।ইবন মাজাহঃ ১৮৮২ অর্থাৎ বিয়ের ব্যাপারে অবশ্যই অভিভাবকদের অনুমতি নিতে হবে। আল্লাহপাক বলেন, “আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন-মুমিন নারীদেরকে বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে না, সে (বিবাহ করবে) তোমাদের মুমিন যুবতীদের মধ্য থেকে, তোমাদের হাত যাদের মালিক হয়েছে তাদের কাউকে। আর আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত। তোমরা একে অন্যের থেকে (এসেছ)। সুতরাং তোমরা তাদেরকে তাদের মালিকদের অনুমতিক্রমে বিবাহ কর এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে তাদেরকে তাদের মোহর দিয়ে দাও এমতাবস্থায় যে, তারা হবে সতী-সাধ্বী, ব্যভিচারিণী কিংবা গোপন যৌনসঙ্গী গ্রহণকারিণী নয়। অতঃপর যখন তারা বিবাহিত হবে তখন যদি ব্যভিচারে লিপ্ত হয় তাহলে তাদের উপর স্বাধীন নারীর অর্ধেক আযাব হবে। এটা তাদের জন্য, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারের ভয় করে এবং ধৈর্যধারণ করা তোমাদের জন্য উত্তম। আর আললাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।”কুরআন, ৪ঃ২৫ ডেটিং অনুমোদিত কি আল্লাহপাক বলেন, “এবং তোমরা স্ত্রীলোকদের প্রস্তাব সম্বন্ধে পরোক্ষভাবে যা ব্যক্ত কর অথবা নিজেদের মনে গোপনে যা পোষণ কর তাতে তোমাদের কোন দোষ নেই; আল্লাহ অবগত আছেন যে, তোমরা তাদের বিষয় আলোচনা করবে, কিন্তু গোপনভাবে তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দান করনা, বরং বিহিতভাবে তাদের সাথে কথা বল; এবং নির্ধারিত সময় পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার সংকল্প করনা; এবং এটিও জেনে রেখ যে, তোমাদের অন্তরে যা আছে আল্লাহ তা অবগত। অতএব তোমরা তাঁকে ভয় কর এবং জেনে রেখ যে, আল্লাহ ক্ষমাশীল, সহিষ্ণু।”কুরআন, ২ঃ ২৩৫ স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বাধ্যবাধকতা কি কি আল্লাহপাক বলেন, “আর তোমরা নারীদেরকে সন্তুষ্টচিত্তে তাদের মোহর দিয়ে দাও, অতঃপর যদি তারা তোমাদের জন্য তা থেকে খুশি হয়ে কিছু ছাড় দেয়, তাহলে তোমরা তা সানন্দে তৃপ্তিসহকারে খাও।”কুরআন, ৪ঃ ৫ আল্লাহপাক বলেন, “পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যবতী নারীরা অনুগত, তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে হিফাযাতকারিনী ঐ বিষয়ের যা আল্লাহ হিফাযাত করেছেনে। আর তোমরা যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদেরকে সদুপদেশ দাও, বিছানায় তাদেরকে ত্যাগ কর এবং তাদেরকে (মৃদু) প্রহার কর। এরপর যদি তারা তোমাদের আনুগত্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমুন্নত মহান।”কুরআন, ৪ঃ ৩৪এই আয়াতে পুরুষদের কর্তৃত্ব ও দায়িত্বশীলতার দু’টি কারণ বলা হয়েছে। প্রথমটি হল, আল্লাহ প্রদত্তঃ যেমন, পুরুষোচিত শক্তি ও সাহস এবং মেধাগত যোগ্যতায় পুরুষ সৃষ্টিগতভাবেই নারীর তুলনায় অনেক বেশী। দ্বিতীয়টি হল সব-উপার্জিতঃ এই দায়িত্ব শরীয়ত পুরুষের উপর চাপিয়েছে। মহিলাদেরকে তাদের প্রাকৃতিক দুর্বলতার কারণে এবং তাদের সতীত্ব, শ্লীলতা এবং পবিত্রতার হিফাযতের জন্য ইসলাম বিশেষ করে তাদের জন্য অতীব জরুরী যে বিধি-বিধান প্রণয়ন করেছে সেই কারণেও উপার্জনের ঝামেলা থেকে তাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। মহিলাদের নেতৃত্ব দানের বিরুদ্ধে কুরআন কারীমের এটা এক অকাট্য দলীল। এর সমর্থন সহীহ বুখারীর সেই হাদীস দ্বারাও হয়, যাতে নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, ‘‘এমন জাতি কখনোও সফলকাম হবে না, যে জাতি তাদের নেতৃত্বের দায়িত্বভার কোন মহিলার উপর অর্পণ করবে।’’ স্ত্রী অবাধ্য হলে সর্বপ্রথম তাকে সদুপদেশ ও নসীহতের মাধ্যমে বুঝাতে হবে। দ্বিতীয়তঃ সাময়িকভাবে তার সংসর্গ থেকে পৃথক হতে হবে। বুদ্ধিমতী মহিলার জন্য এটা বড় সতর্কতার বিষয়। কিন্তু এতেও যদি সে না বুঝে, তাহলে হাল্কাভাবে প্রহার করার অনুমতি আছে। তবে এই প্রহার যেন হিংস্রতা ও অত্যাচারের পর্যায়ে না পৌঁছে; যেমন অনেক মূর্খ লোকের স্বভাব। মহান আল্লাহ এবং তাঁর রসূল (সাঃ) এই যুলমের অনুমতি কাউকে দেননি। ‘অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগতা হয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অন্য কোন পথ অন্বেষণ করো না’ অর্থাৎ, তাহলে আর মারধর করো না, তাদের উপর সংকীর্ণতা সৃষ্টি করো না অথবা তাদেরকে তালাক দিও না। অর্থাৎ, তালাক হল একেবারে শেষ ধাপ; যখন আর কোন উপায় থাকবে না, তখন তার প্রয়োগ হবে। কিন্তু বহু স্বামী তাদের এই অধিকারকে বড় অন্যায়ভাবে ব্যবহার করে থাকে। ফলে সামান্য ও তুচ্ছ কারণে তালাক দিয়ে নিজের, স্ত্রীর এবং সন্তানদের জীবন নষ্ট করে থাকে। পূর্বের আয়াতাংশে যেমন স্ত্রীদের সংশোধনকল্পে পুরুষদেরকে তিনটি অধিকার দান করা হয়েছে, তেমনিভাবে আয়াতের শেষাংশে একথাও বলা হয়েছে যে, যদি এ তিনটি ব্যবস্থার ফলে তারা তোমাদের কথা মানতে আরম্ভ করে, তবে তোমরাও আর বাড়াবাড়ি করো না এবং দোষ খোঁজাখুঁজি করো না, বরং কিছু সহনশীলতা অবলম্বন কর। আর একথা খুব ভাল করে জেনে রেখো যে, আল্লাহ্ তা'আলা তোমাদেরকে নারীদের উপর তেমন কোন উচ্চ মর্যাদা দান করেননি। আল্লাহ তা'আলার মহত্ত্ব তোমাদের উপরও বিদ্যমান রয়েছে, তোমরা কোন রকম বাড়াবাড়ি করলে তার শাস্তি তোমাদেরকেও ভোগ করতে হবে। অর্থাৎ তোমরাও সহনশীলতার আশ্রয় নাও; সাধারণ কথায় কথায় দোষারোপের পন্থা খুঁজে বেড়িয়ো না। আর জেনে রেখো আল্লাহর কুদরত ও ক্ষমতা সবার উপরেই পরিব্যাপ্ত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ যেন তার স্ত্রীকে চাকর-বাকরদের মত না মারে, পরে সে দিনের শেষে তার সাথে আবার সহবাস করল।বুখারীঃ ৫২০৪ আল্লাহপাক বলেন, “আর মুমিন সচ্চরিত্রা নারী এবং তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের সচ্চরিত্রা নারীদের সাথে তোমাদের বিবাহ বৈধ। যখন তোমরা তাদেরকে মোহর দেবে, বিবাহকারী হিসেবে, প্রকাশ্য ব্যভিচারকারী বা গোপনপত্নী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। আর যে ঈমানের সাথে কুফরী করবে, অবশ্যই তার আমল বরবাদ হবে এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।”কুরআন, ৫ঃ৫ বিয়ের জন্য সর্বনিম্ন বয়স কত ইসলাম বালেগের কথা বলেছে। এর শুরুে ছেলেদের ইহতেলাম হওয়া আর মেয়েদের ঋতুস্রাব হওয়া। তবে ইসলাম যুবতি মেয়েকে বিবাহ করতে বলেছেন। আল্লাহপাক বলেন, “আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন-মুমিন নারীদেরকে বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে না, সে (বিবাহ করবে) তোমাদের মুমিন যুবতীদের মধ্য থেকে, তোমাদের হাত যাদের মালিক হয়েছে তাদের কাউকে।”কুরআন, ৪ঃ ২৫ “তারা তোমার কাছে নারীদের ব্যাপারে সমাধান চায়। বল, আল্লাহ তাদের ব্যাপারে তোমাদেরকে সমাধান দিচ্ছেন এবং সমাধান দিচ্ছে ঐ আয়াতসমূহ যা কিতাবে তোমাদেরকে পাঠ করে শুনানো হয় ইয়াতীম নারীদের ব্যাপারে। যাদেরকে তোমরা প্রদান কর না যা তাদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে, অথচ তোমরা তাদেরকে বিবাহ করতে আগ্রহী হও। আর দুর্বল শিশুদের ব্যাপারে ও ইয়াতীমদের প্রতি তোমাদের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে। আর তোমরা যে কোন ভালো কাজ কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে পরিজ্ঞাত।”কুরআন, ৪ঃ ১২৭কুরআন, ৪ঃ৬ অর্থাৎ শিশু যখন বালেগ এবং বিয়ের যোগ্য হয়ে যায়, তখন তার অভিজ্ঞতা ও বিষয়বুদ্ধি পরিমাপ করতে হবে। আল্লাহপাক বলেন, “আর নগরীতে মহিলারা বলাবলি করল, ‘আযীয পত্নী স্বীয় যুবককে কুপ্ররোচনা দিচ্ছে। (যুবকের প্রতি) গভীর প্রেম তাকে আসক্ত করে ফেলেছে, নিশ্চয় আমরা তাকে প্রকাশ্য ভ্রান্তিতে দেখতে পাচ্ছি’।কুরআন, ১২ঃ ৩০কুরআন, ৪ঃ২ ইয়াতিমের অভিভাবক প্রথমে মা হবেন। মা না থাকলে, দাদি, চাচি, নানি, খালা প্রমুখ। দত্তক শিশু কি বৈধ আল্লাহপাক বলেন, “আর তিনি তোমাদের পোষ্যদেরকে তোমাদের পুত্র করেননি। এগুলো তোমাদের মুখের কথা। আর আল্লাহই সত্য কথা বলেন। আর তিনিই সঠিক পথ দেখান।” কোন মানুষের দুটি অন্ত:করণ থাকে না এবং যেমন স্ত্রীকে মা বলে সম্বোধন করলে সে প্রকৃত মা হয়ে যায় না; অনুরূপভাবে তোমাদের পোষ্য ছেলেও প্রকৃত ছেলেতে পরিণত হয় না। [দেখুন: মুয়াস্‌সার, সা’দী] অর্থাৎ, অন্যান্য সন্তানদের ন্যায় সে মীরাসেরও অংশীদার হবে না এবং বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন নিষিদ্ধ হওয়া সংশ্লিষ্ট মাসআলাসমূহও তার প্রতি প্রযোজ্য হবে না। সুতরাং সন্তানের তালাক প্রাপ্ত স্ত্রী যেমন পিতার জন্য চিরতরে হারাম, কিন্তু পোষ্যপুত্রের স্ত্রী পালক পিতার তরে তেমনভাবে হারাম হবে না। তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃ-পরিচয়ে ডাক; আল্লাহর কাছে এটাই অধিক ইনসাফপূর্ণ। অতঃপর যদি তোমরা তাদের পিতৃ-পরিচয় না জান, তাহলে তারা তোমাদের দীনি ভাই এবং তোমাদের বন্ধু। আর এ বিষয়ে তোমরা কোন ভুল করলে তোমাদের কোন পাপ নেই; কিন্তু তোমাদের অন্তরে সংকল্প থাকলে (পাপ হবে)। আর আল্লাহ অধিক ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।”কুরআন, ৩৩ঃ ৪-৫ যেহেতু এই শেষোক্ত বিষয়ের প্রতিক্রিয়া বহু ক্ষেত্রে পড়ে থাকে; সুতরাং এ নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে যে, যখন পালক ছেলেকে ডাকবে বা তার উল্লেখ করবে, তখন তা তার প্রকৃত পিতার নামেই করবে। পালক পিতার পুত্র বলে সম্বোধন করবে না। কেননা, এর ফলে বিভিন্ন ব্যাপারে নানাবিধ সন্দেহ ও জটিলতা উদ্ভবের আশংকা রয়েছে। হাদীসে এসেছে, সাহাবায়ে কেরাম বলেন, এ আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পূর্বে আমরা যায়েদ ইবনে হারেসাকে যায়েদ ইবন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলে সম্বোধন করতাম।বুখারী: ৪৭৮২ কেননা, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে পালক ছেলেরূপে গ্ৰহণ করেছিলেন। এ আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পর সাহাবারা এ অভ্যাস পরিত্যাগ করে। এ আয়াতটি নাযিল হবার পর কোন ব্যক্তির নিজের আসল বাপ ছাড়া অন্য কারো সাথে পিতৃ সম্পর্ক স্থাপন করাকে হারাম গণ্য করা হয়। হাদীসে এসেছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি নিজেকে আপনি পিতা ছাড়া অন্য কারো পুত্র বলে দাবী করে, অথচ সে জানে ঐ ব্যক্তি তাঁর পিতা নয়, তার জন্য জান্নাত হারাম।”বুখারী: ৪৩২৬মুসলিম: ৬২ অন্য হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “কোন মানুষ যখন না জেনে কোন নসব প্রমান করতে যায় বা অস্বীকার করতে যায় তখন সে কুফরী করে, যদিও তা সামান্য হোক।”ইবনে মাজাহ: ২৭88 শিশু সন্তানকে দত্তক বা পালক নিলে ইসলামী শরিয়তে তার কোনো বিধানই পরিবর্তন হবে না; বরং তার আগের অর্থাত, জন্মদাতা আসল মা-বাবা ও আত্মীয়পরিচয় এবং মা-বাবার অভিভাবকত্বের অধিকার যথারীতি অক্ষুন্ন থাকবে। এককথায়, পালক বা দত্তক দেয়া বা নেয়ার ফলে এই শিশু সন্তানের জন্মদাতা মা-বাবার অভিভাবকত্ব এবং উত্তরাধিকারে কোনো পরিবর্তন আসবে না। দত্তক নেয়ার বা দেয়ার আগের ও পরের বিধান সম্পূর্ণ অভিন্ন। এক্ষেত্রে সন্তান লালন-পালনকারী ব্যক্তির সওয়াব পাওয়াটাই মূখ্য এবং মৌলিক বিষয়। দাসীদের সাথে সহবাসে বিবাহ কি বাধ্যতামূলক আল্লাহপাক বলেন,“আর তোমরা তোমাদের মধ্যকার অবিবাহিত নারী-পুরুষ ও সৎকর্মশীল দাস দাসীদের বিবাহ দাও। তারা অভাবী হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও মহাজ্ঞানী।”কুরআন, ২৪ঃ ৩২ ইসলাম দাস প্রথার বিপক্ষে। তাই দাসি বলে কিছু নেই। কোনো দাসিকে বিবাহ ছাড়া সহবাস করলে তা ব্যভিচার হবে। যুদ্ধ হবে সে যুদ্ধের কারণে কাউকে অধিকারভুক্ত দাস-দাসী বানানোর অধিকার ইসলাম কাউকে দেয়নি। যদি কেউ এটা করতে চায় তবে সেটা হবে সম্পূর্ণ অবৈধ ও ব্যভিচার। এ ধরনের লোকদেরকে ব্যভিচারের শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। * বন্দীদের বিষয়ে আমাদের কী করা উচিত? আল্লাহপাক বলেন وَيُطْعِمُونَ الطَّعَامَ عَلَى حُبِّهِ مِسْكِينًا وَيَتِيمًا وَأَسِيرًا إِنَّمَا نُطْعِمُكُمْ لِوَجْهِ اللَّهِ لَا نُرِيدُ مِنْكُمْ جَزَاءً وَلَا شُكُورًا অর্থ “তারা খাদ্যের প্রতি আসক্তি থাকা সত্ত্বেও মিসকীন, ইয়াতীম ও বন্দীকে খাদ্য দান করে। তারা বলে,‘আমরা তো আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে তোমাদেরকে খাদ্য দান করি। আমরা তোমাদের থেকে কোন প্রতিদান চাই না এবং কোন শোকরও না। কুরআন,৭৬ঃ ৮-৯ এ আয়াতে বন্দী বলতে কাফের হোক বা মুসলিম, যুদ্ধবন্দী হোক বা অপরাধের কারণে বন্দী হোক সব রকম বন্দীকে বুঝানো হয়েছে। বন্দী অবস্থায় তাদেরকে খাদ্য দেয়া, মুসলিম কিংবা অমুসলিম, সর্বাবস্থায় একজন অসহায় মানুষকে-যে তার খাবার সংগ্রহের জন্য নিজে কোন চেষ্টা করতে পারে না- খাবার দেয়া অতি বড় সওয়াবের কাজ। মা মালাকাত আইমানুকুম" এর উপর ভিত্তি করে দাসীদের বিয়ে করা কি বাধ্যতামূলক? আল্লাহপাক বলেন, “আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন-মুমিন নারীদেরকে বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে না, সে (বিবাহ করবে) তোমাদের মুমিন যুবতীদের মধ্য থেকে, তোমাদের হাত যাদের মালিক হয়েছে তাদের কাউকে।”কুরআন,৪ঃ ২৫ আয়াতের অর্থ এই যে, যার স্বাধীন নারীদেরকে বিয়ে করার শক্তি-সামর্থ্য নেই কিংবা প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র নেই, সে ঈমানদার দাসীদেরকে বিয়ে করতে পারে। এতে বোঝা গেল যে, যতটা সম্ভব স্বাধীন নারীকেই বিয়ে করা উচিত, দাসীকে বিয়ে না করাই বাঞ্ছনীয়। অগত্যা যদি দাসীকে বিয়ে করতেই হয়, তবে ঈমানদার দাসী খোঁজ করতে হবে। স্বাধীন ইয়াহুদী-নাসারা নারীদেরকে বিয়ে করা যদিও বৈধ, কিন্তু তা থেকে বেঁচে থাকা উত্তম। বর্তমান যুগে এর গুরুত্ব অত্যাধিক। কেননা, ইয়াহুদী ও নাসারা নারীরা আজকাল সাধারণতঃ স্বয়ং স্বামীকে ও স্বামীর সন্তানদেরকে স্বধর্মে আনার উদ্দেশ্যেই মুসলিমদেরকে বিয়ে করে। বাইবেলে আছে, “কেননা তাহারা আমারই দাস, যাহাদিগকে আমি মিসর দেশ হইতে বাহির করিয়া আনিয়াছি; তাহারা দাসের ন্যায় বিক্রীত হইবে না। তুমি তাহার উপরে কঠিন কর্তৃত্ব করিও না, কিন্তু আপন ঈশ্বরকে ভয় করিও। তোমাদের চতুর্দিকস্থ জাতিগণের মধ্য হইতে তোমরা দাস ও দাসী রাখিতে পারিবে; তাহাদের হইতেই তোমরা দাস ও দাসী ক্রয় করিও। আর তোমাদের মধ্যে প্রবাসী বিদেশীদের সন্তানগণের হইতে, এবং তোমাদের দেশে তাহাদের হইতে উৎপন্ন তাহাদের যে যে গোষ্ঠী তোমাদের সঙ্গে আছে, তাহাদের হইতেও ক্রয় করিও; তাহারা তোমাদের অধিকার হইবে।” “অন্য বংশীয় কোন লোক পবিত্র বস্তু ভোজন করিবে না; যাজকের গৃহপ্রবাসী কিম্বা বেতনজীবী কেহ পবিত্র বস্তু ভোজন করিবে না। কিন্তু যাজক নিজ রৌপ্য দিয়া যে কোন ব্যক্তিকে ক্রয় করে, সে তাহা ভোজন করিবে, এবং তাহার গৃহজাত লোকেরাও তাহার অন্ন ভোজন করিবে।”Bible Lev 25:42-46, Lev 22:10-11 “কিন্তু সে যদি দুই এক দিন বাঁচে, তবে তাহার মনিব দণ্ড ভোগ করিবে না, কেননা সে তাহার রৌপ্যস্বরূপ।”Bible Exod 21:32 * দাম্পত্যকলহ বা বিবাদ সম্পর্কে কি করতে হবে?কুরআন,৪ঃ ১২৮, ৪ঃ৩৪-৩৫ ইদ্রিবুন" বা প্রহার করো অর্থ কি সবসময় স্ত্রীদের "নির্যাতন" করা যায়?কুরআন,২ঃ ২৭৩, ৪৩ঃ ৫, ১৮ঃ ১১ * পতিতাবৃত্তি/অস্থায়ী বিয়ের কারণে কি মহিলাদের বের করে দেয়া যায়।?কুরআন,৬৫ঃ ১, ২ঃ ২২৯, ৩৩ঃ ৪৯, ৬০ঃ ১০ * কিভাবে পতিতাবৃত্তি/অস্থায়ী বিবাহের বিরুদ্ধে লড়াই করা যায়?কুরআন,২৪ঃ ৩৩, ৩০-৩১ * তালাকের আগে কতদিন অন্তর্বর্তী সময় কার্যকর থাকে?কুরআন, ২ঃ ২২৪, ৬৫ঃ ৪কুরআন, ৬৫ঃ ২ * দ্বিতীয় বিবাহ বিচ্ছেদের পর দম্পতিরা কি পুনরায় বিয়ে করতে পারে?কুরআন, ২ঃ ২৩০ * তালাকপ্রাপ্ত পিতামাতার সন্তানদের অর্থায়ন কে করবে এবং যত্ন কে নেবে?কুরআন, ২ঃ ২৩৩ * মৃত ব্যক্তিকে কবর দিতে হবে নাকি পোড়ানো হবে ref>কুরআন, ৫ঃ ৩১, ২২ঃ ৭ * উত্তরাধিকারসূত্রে পুত্র ও কন্যার সর্বোচ্চ কতটুকু অংশ হতে পারে?কুরআন, ৪ঃ ১১-১৪ * উত্তরাধিকার সূত্রে ওয়ারিশ কে কে হতে পারে?কুরআন, ৪ঃ৭-৮, ৪ঃ ১৭৬ * উত্তরাধিকার ক্ষেত্রে ইচ্ছার স্বাধীনতা কতটুকু ref>কুরআন, ৪ঃ ১১, ১২
* উইল কি ভঙ্গ করতে পারে ref>কুরআন, ২ঃ ১৮০-১৮১
কুরআন, ২ঃ ২৪০
* সম্পত্তির মালিক কে হতে পারে?কুরআন, ৭ঃ ৭৪, ১৩৭কুরআন, ৩৮ঃ ২২-২৪, ২১ঃ ৭৪
কুরআন, ২ঃ ২৮২-২৮৩কুরআন, ৯ঃ ৬০, ২ঃ ২৮০, ২ঃ ২৭৮, ২ঃ ২৭৯কুরআন, ৩ঃ ১৩০, ৪ঃ ১৬১, ৩০ঃ ৩৯, ২ঃ ২৭৫-২৮৬ সর্বোচ্চ কুরআন, ৩:১৩০ কেনকুরআন, ৪ঃ ১৬১, ৩০ঃ ৩৯, ২ঃ ২৭৫-২৭৬কুরআন, ৫ঃ ৯৫-৯৭, ৫ঃ ১-২কুরআন, ৩০ঃ ৪১কুরআন, ২৪ঃ ২৭-২৯, ৪৯ঃ ১১-১৩ * নাবালকদের শাস্তি দেওয়া কি ref>কুরআন, ২২ঃ ৫, ৪ঃ ২৫ * বন্দীদের চিকিৎসা দেয়া কি ref>কুরআন,১২ঃ ৩৬ * চুরি/জালিয়াতির শাস্তি।কুরআন, ৫ঃ৩৯, ১২ঃ ৭৩-৭৫, সর্বোচ্চ ৫ঃ ৩৮, ১২ঃ ৩১, ১২ঃ ৫০ ref> * বড় মাপের ধ্বংসযজ্ঞ ref>কুরআন,৫ঃ ৩৩ * গর্ভপাত করা যাবে কি না ref>কুরআন, ৬ঃ১৫১ যুক্তি হচ্ছে কুরআন, ১৭ঃ৩১, ৪৬ঃ ১৫, ৩১ঃ১৪ * ব্যভিচারীকে হত্যা করা যাবে কী না?বাইবেল দ্বিতীয় 22:20-24, লেভ 20:10কুরআন, ২৪ঃ২-৫ * কিশোর-ব্যভিচারীর শাস্তি কী?কুরআন, ৪ঃ২৫ * মিথ্যা-ব্যভিচারী অভিযুক্ত হলে শাস্তি কী?কুরআন, ২৪ঃ ৪-৯ * যৌন শ্লীলতাহানি/ধর্ষণ এর শাস্তি কী?কুরআন, ১২ঃ ২৫, ১২ঃ ৪২ * সমকামিতার বিধান কি?কুরআন, ৪:১৫-১৮ * নরনারির সমঅধিকার আছে কী?কুরআন, ৪:৫৮, ৫ঃ ৮, ৪৯ঃ ১২ * বিচারের অধিকার আছে কি?কুরআন, ৪:১৪৮, ৫৩ঃ ৩৮, ২ঃ ২৮২, ৪২ঃ ৪৯ * সম্পত্তির অধিকার আছে কি ref>কুরআন, ২৪:২৭-২৮, ২ঃ ১৮৮, ২৪ঃ ২৯ * গোপনীয়তার অধিকার আছে কি ref>কুরআন, ৪৯:১২ * কেন আল্লাহর বিধান অপরিবর্তনীয় ref>কুরআন, ৩০: ৩০, ৩৫ঃ ৪৩, ৩৩ঃ ৬২, ৪৮ঃ ২৩ * উন্মুক্ত সরকার আছে কি ref>কুরআন, ৫৮ :৯-১০, ৫৮ঃ ১১, ২ঃ ১৮৮, ৪৯ঃ ৬ * কিভাবে পাবলিক নীতি নির্ধারণ হয় ref>কুরআন, ৪২:৩৬-৩৮ * নির্বাচন, গণভোট ও সংসদ আছে কি?কুরআন, ৪২:৩৬-৩৮ * মুক্ত সংবাদ, বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণ আছে কি?কুরআন, ৫৮:১১ * কিভাবে প্রতিনিধি নির্বাচন করা যায় ref>কুরআন, ৫:১২, ৩৭-১৪৭-১৪৮, ২২ঃ ৪০ * আমরা কি অন্যদের উপর আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি জোর করতে পারি?কুরআন, ২: ২৫৬ * শাসকের কি জনগণের কথা শোনা উচিত নাকি স্বৈরশাসক হওয়া উচিত ref>কুরআন, ৯:৬১, ৩ঃ ১৫৯ * আমাদের কি বিজয়ের সমাধান খোঁজা উচিত ref>কুরআন, ২৪:৬২ * আমাদের কি গণতান্ত্রিক সিদ্ধান্তে আস্থা রাখা উচিত?কুরআন, ২৪:৬৩ * আমরা কি অপরাধ ও আগ্রাসনে সহযোগিতা করতে পারি?কুরআন, ৫ঃ২ * আমাদের কি নিঃশর্তভাবে শাসকের আনুগত্য করা উচিত?কুরআন, ৬০ঃ ১২ * আমরা কি অর্থ ও ঘুষ নিয়ে রাজনীতি করতে পারি ref>কুরআন, ২ঃ ১৮৮ * আমরা কি অন্যদের বিরক্ত করতে পারি?কুরআন, ৩১ঃ ১৯ * আমরা কি আমাদের বিশ্বাসকে অবহেলা করতে পারি?কুরআন, ৮ঃ ২৭, ৩ঃ ১৬১ * আমরা কি মুরতাদদের হত্যা করতে পারি ref>কুরআন, ৪ঃ ১৩৭, ২ঃ ২৫৬, ১১০ঃ ৯৯, ৮৮ঃ ২১-২২ এছাড়াও বাইবেল আছেবাইবেল লেভ 24:16, দ্বিতীয় 13:5, দ্বিতীয় 13:6-10 * আমরা কি পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করতে পারি ref>কুরআন, ৬:১৫০-১৫১ * কিভাবে জাতি গড়তে হয়?কুরআন, ১৩ঃ ১১, ৬ঃ ১২৩ * কিভাবে নিপীড়ন এড়ানো যায়?কুরআন, ৪ঃ ৯৭ * আমরা কি সামরিক চাকরিতে কাজ করব ref>কুরআন, ২ঃ ২১৬, ৮ঃ৬৫ * একটি যুদ্ধ জয়ের জন্য সেনাবাহিনীর যুক্তিসঙ্গত সংখ্যা কত?কুরআন, ৮ঃ ৬৫, ৩ঃ ১১২৪-১২৫ * সামরিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে কি ref>কুরআন, ৮ঃ ৬০ * আমরা কি বিদেশী হানাদারের সাথে শান্তি স্থাপন করতে পারি ref>কুরআন, ২ঃ ১৯০-১৯১ * বিদেশী সৈনিকের সাথে কি ব্যবহার করব ref>কুরআন, ২ঃ ১৯০-১৯১কুরআন, ৫ঃ ৪৫ * বিশ্বাসঘাতকদেরর সাতে কি করব?কুরআন, ৫:৩৩-৩৪কুরআন, ৮ঃ ৪২ * আমরা কি গোপন যুদ্ধ করতে পারি ref>কুরআন, ২ঃ ২০৪-২০৫ * আমরা কি অন্যদেশ জয় করতে পারি?কুরআন, ৮ঃ ১৯কুরআন, ৪ঃ ৭৫, ৮ঃ ৭২কুরআন, ৮:৬১-৬২কুরআন, ৮:১৫-১৬কুরআন, ৮:৬৭, ৮ঃ ৭০, ৪৭ঃ ৪-১৬ * যুদ্ধলব্ধ সম্পদ কী করবেন?কুরআন, ৮:১কুরআন, ৮:২৬, ৮ঃ ৬০, ৩৪ঃ ১১, ২১ঃ ৮০, ২৭ঃ ২২, ৯ঃ ৩৪, ৯ঃ ৪১কুরআন, ৮:৫৮ আপনি কি দুইটি মুসলিম দেশ বা প্রদেশকে জানেন যেখানে নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে আলাদা আইন রয়েছে, যেমন মহিলাদের পোশাক-সংকেত বা মহিলাদের জন্য অনুমোদিত পেশা? পার্থক্যের কারণ কি জানেন? উপরের রেফারেন্সগুলি ব্যবহার করে পার্থক্যগুলি এখনও আল্লাহর উচ্চ এবং নিম্ন আইনি সীমার মধ্যে রয়েছে কিনা তা তদন্ত করার চেষ্টা করুন? অনুগ্রহ করে, আলোচনার পাতায় আপনার গল্প শেয়ার করুন। ব্রায়োলজি হলো ব্রায়োফাইটা বিভাগে শ্রেণীবদ্ধ ননভাসকুলার জটিল উদ্ভিদের অধ্যয়ন। ব্রায়োফাইটগুলির বেশ কয়েকটি অভিযোজন রয়েছে যা তাদের জমিতে বৃদ্ধি পেতে দেয়, তবে এখনও তাদের প্রজননের জন্য আর্দ্রতার সাথে আবদ্ধ থাকে। তাদের আকারও সীমাবদ্ধ কারণ তাদের ভাস্কুলার টিস্যু নেই, যা তাদের উচ্চতা সীমিত করে এবং মাটির পুষ্টি ও আর্দ্রতার কাছাকাছি রাখে। রাইজয়েড মাটিতে নোঙর করে, কিন্তু শিকড়ের মতো জল বা পুষ্টি সঞ্চালন করে না। কিছু শ্যাওলা ছিদ্র তৈরি করেছে, কিন্তু স্টোমাটার মতো তারা খোলে না এবং বন্ধ হয় না। বেশিরভাগ শ্যাওলা পাথরের উপর অভেদহীন সবুজ ছাঁচের মত দেখায়, তবে তারা অ-ভাস্কুলার হলেও তাদের জটিল আকার এবং অংশ রয়েছে। তাদের ডালপালা থেকে বেরিয়ে আসা পাতা বলে মনে হয়, কিন্তু তাদের কোন শিরা না থাকায় পাতা নয়। তাদের শারীরবৃত্তিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল তাদের জীবনচক্রের বিশেষত্ব। হ্যাপ্লয়েড জীব আসলে বেশিরভাগই যাকে আমরা মস বলব। সেই সবুজ মাদুরটি হল গ্যামেটোফাইট ডিএনএর অর্ধেক বা ক্রোমোজোমের একটি সম্পূর্ণ সেট থাকে। যখন নারী গ্যামেটোফাইটকে পুরুষ গ্যামেটোফাইট থেকে গতিশীল শুক্রাণু দিয়ে নিষিক্ত করা হয়, তখন ডিপ্লয়েড স্পোরোফাইট সরাসরি গ্যামেটোফাইট থেকে বৃদ্ধি পায়। তাই একটি সাধারণ কাঁটাযুক্ত সবুজ শ্যাওলা ডালপালা থেকে, একটি লম্বা বাঁকা ডাঁটা গজায়, যার উপরে একটি বড় টুপি থাকে। সেই গঠনটি হল স্পোরোফাইট। এটি স্পোর তৈরি করবে (যা হ্যাপ্লয়েড) যা আরও হ্যাপ্লয়েড শ্যাওলা প্রচার করবে। উদ্ভিদের প্রতিটি ক্রমাগত বিবর্তনীয় অভিযোজন হ্যাপ্লয়েড পর্যায়কে আকারে হ্রাস করেছে এবং ডিপ্লয়েড বা স্পোরোফাইট পর্যায়কে বাড়িয়ে দিয়েছে। ফার্নে, ব্রায়োফাইটের উপর ভিত্তি করে পরবর্তী বিবর্তনীয় উদ্ভাবন, গ্যামেটোফাইট পর্যায়টি এখানে যেমনভাবে কাজ করে, হ্যাপ্লয়েড স্পোরগুলি একটি হ্যাপ্লয়েড জীব তৈরি করে, যা নিষিক্ত হওয়ার পরে এটি থেকে একটি সম্পূর্ণ ডিপ্লয়েড স্পোরোফাইট জন্মায়। যাইহোক, আমরা ফার্ন হিসাবে যা জানি তা হলো ডিপ্লয়েড জীব, গ্যামেটোফাইট হলো ফার্নের গোড়ায় একটি খুব ছোট হৃৎপিণ্ডের আকৃতির জীব। পড়ুন: {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) পারদ সাধারণ তাপমাত্রায় একটি তরল ধাতু। এটি দেখতে রূপালী বর্ণের। এটি খুব ঘন, যার মানে অল্প আয়তনে এটি খুব ভারী। এক টেবিল চামচের এক চামচ পারদের ওজন প্রায় ২৩০ গ্রামের কাছাকাছি হয়। পারদের ঘনত্ব খুব বেশি বলে মুদ্রার মতো ধাতব বস্তুও এতে ভাসতে পারে। প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ পারদ ধাতুটির সঙ্গে পরিচিত ছিল। বিশেষ করে এটি চীনা এবং হিন্দুদের কাছে পরিচিত ছিল। মজার ব্যাপার হলো, একজন চীনা সম্রাটের সমাধির ভিতরে চীনের একটি মানচিত্র পাওয়া গিয়েছিল, যেখানে সমুদ্র পারদ দিয়ে তৈরি। ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে রোমান দেবতা মারকিউরিয়াসের নামানুসারে পারদের ইংরাজি নাম মারকারি রাখা হয়েছে। পারদ দেখতে রূপালী বর্ণের এবং তাড়াতাড়ি গড়িয়ে চলে যায় বলে ইংরাজিতে একে 'কুইকসিলভার' ও বলা হয়। এর ল্যাটিন নাম হাইডগারজিরাম, যার অর্থ "তরল রূপো"। * বিশ্বের অর্ধেক পারদ আসে স্পেন এবং ইতালি থেকে। পারদের মজুত ভাণ্ডার খুবই কম। এর প্রধান খনিজের নাম সিনাবার। এই খনিজটিতে মারকিউরিক সালফাইড নামে পারদের একটি যৌগ থাকে। পৃথিবীর বেশিরভাগ পারদের খনিজের মজুত ভাণ্ডার খনন করা হয়ে গিয়েছে। তাই খুব বেশি পারদের খনিজের মজুত অবশিষ্ট নেই। থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহার করা হয়। তবে আজকাল অন্য থার্মোমিটার বাজারে আসাতে এর ব্যবহার ক্রমশ কম আসছে। দাঁতের ক্ষয়ের জন্য যে গর্ত তৈরি হয় সেটি ভরাট করতে পারদ সংকর ব্যবহার করা হয়। এতে মোট উপাদানের সাধারণত অর্ধেক পরিমাণ পারদ থাকে। কিন্তু আজকাল এর ব্যবহারও কম আসছে। ফ্লুরোসেন্ট বাল্ব, রাস্তার বাতি এবং বিজ্ঞাপনের আলো তৈরিতে পারদের যৌগ ব্যবহার করা হয়। মারকিউরিক ক্লোরাইড যৌগটি ক্যালোমেল নামেও পরিচিত। এই পারদ যৌগটি জীবাণুনাশক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মারকিউরিক সালফাইড (HgS) সিঁদুর তৈরিতে কজে লাগে। কোথাও কোথাও লাল রঙ্গক হিসাবে রং শিল্পে এই যৌগটির ব্যবহার দেখা যায়। মারকিউরিক অক্সাইড (HgO) থেকে মারকিউরিক ব্যাটারি তৈরি হয়। সোনার গুঁড়ো আকরিক থেকে সোনা আলাদা করার জন্য দক্ষিণ আমেরিকার সোনার খনির শ্রমিকেরা আজও পারদ ব্যবহার করে থাকেন। হ্যাঁ, পারদ খুবই বিষাক্ত। পারদ বাষ্প হিসাবে শ্বাসতন্ত্রের মধ্য প্রবেশ করলে শ্বাসতন্ত্রের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। এছাড়া পারদ বাষ্প বা সাধারণ অবস্থার পারদ পাচনতন্ত্র বা ত্বকের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করলেও ক্ষতির সম্ভাবনাও থাকে। বিসমাথ একটি নরম ভঙ্গুর, ভারী, গোলাপী রঙের রূপালী ধাতু। বাতাসের সংস্পর্শে এলে এটি বিবর্ণ হয়ে যায়। স্ফটিক অবস্থায় বিসমাথের থেকে রংধনুর রঙের প্রতিফলন হয়। এই ধাতুটির গন্ধ নির্ধারণ করা যায় নি। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিসমাথ ব্যবহার হয়ে এসেছে। তবে এটি আসলে কী তা না জেনেই লোকেরা ব্যবহার করতো। আগেকার মানুষেরা এটিকে টিন কিংবা সীসা মনে করে ভুল করেছিল। ১৭৫৩ সালে, ক্লদ ফ্রাঁসোয়া জিওফ্রয় দেখিয়েছিলেন যে এটি টিন বা সীসা নয়। এটি একটি আলাদা মৌল। ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে বিসমাথ ল্যাটিন শব্দ বিসেমুটাম bisemutum থেকে এসেছে। বিসেমুটাম শব্দটি আবার জার্মান শব্দ উইসমথ Wismuth থেকে এসেছে। যার অর্থ হলো "সাদা ভর"। * তেজস্ক্রিয় নয় এমন মৌলদের মধ্যে বিসমাথ হল সবচেয়ে ভারী মৌল। * এটি সুন্দর স্ফটিক গঠন করে। * পৃথিবীর ভূত্বকে যতটা সোনা আছে তার চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ বিসমাথ রয়েছে। পৃথিবীতে বিসমাথ খুব বেশি নেই। পৃথিবীর ভূত্বকে যতটা সোনা আছে তার চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ বেশি। বিসমাথ প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। তবে এর সালফাইড ও অক্সাইড আকরিকগুলো থেকেই এটি বাণিজ্যিকভাবে নিষ্কাশন করা হয়। বিশুদ্ধ বিসমাথ দেখতে সুন্দর হলে কি হবে এটি সরাসরি ব্যবহার করা হয় না। বিসমাথের অল্প কিছু বাণিজ্যিক প্রয়োগ রয়েছে। হিলিয়াম একটি বর্ণ ও গন্ধহীন গ্যাস। এটি সবচেয়ে পরিষ্কার উপাদান এবং এমনকি একটি তরল অবস্থায় (যা শুধুমাত্র প্রচণ্ড তাপ বা চরম ঠান্ডা প্রয়োগ করেও) এটি প্রায় সম্পূর্ণ স্বচ্ছ। প্লাজমা অবস্থায় (নীচে দেখুন এটি একটি গোলাপী আভা বিকিরণ করে। ১৮৬৮ খ্রিষ্টাব্দে ফরাসি জ্যোতির্বিজ্ঞানী পিয়ের জনসেন ভারতে এক সূর্যগ্রহণের সময় সূর্যের জ্যোতির্বলয়ের বর্ণালীতে হিলিয়াম আবিষ্কার করেন। এর কিছুদিন পরেই এটি একটি মৌল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। প্রায় ২৭ বছর পর ব্রিটিশ রসায়নবিজ্ঞানী স্যার উইলিয়াম প্রথম পৃথিবীতে এই মৌল আবিষ্কার করেছিলেন। তিনি ক্লিভাইট নামে একটি ইউরেনিয়াম খনিজে হিলিয়াম শনাক্ত করেন। ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ রসায়নবিজ্ঞানী স্যার আর্নেস্ট রাদারফোর্ড দেখান যে হিলিয়ামের নিউক্লিয়াস হলো আলফা কণা। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে গ্রীকদের সূর্যের দেবতা হেলিওস Helios থেকে হিলিয়াম(Helium) মৌলটির নামকরণ করা হয়েছে। * সৌরজগতে হিলিয়াম হচ্ছে দ্বিতীয় সহজলভ্য উপাদান। * হিলিয়াম একটি নিষ্ক্রিয় মৌল যার কারণে এটি অন্য কোন মৌল/যৌগের সাথে বিক্রিয়ায় অংশ নেয় না। হিলিয়াম মহাবিশ্বে খুব সহজেই পাওয়া যায়। কিন্তু পৃথিবীতে এটি সহজে পাওয়া যায় নয়। তবে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস এবং কানসাসে বেশি পাওয়া যায়। সেজন্য বেশিরভাগ হিলিয়াম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস এবং কানসাস থেকে আসে। এটি মাটিতে ড্রিল করার সময় প্রাকৃতিক গ্যাসের সাথে বের করা হয়। হিলিয়াম বেলুন এবং ব্লিম্পে ব্যবহৃত হয়। কারণ হাইড্রোজেনের পরে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে হালকা মৌল। তবে হাইড্রোজেনের মতো এটি জ্বলে না। হিলিয়াম প্রায়শই (অক্সিজেন এবং কখনও কখনও নাইট্রোজেন গ্যাসের সাথে) শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য ডুবুরিরা ব্যবহার করেন। তরল হিলিয়াম হল সবচেয়ে ঠান্ডা পদার্থ। এটি প্রায়শই ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং- এর মতো ক্রায়োজেনিক অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে ব্যবহৃত হয় এবং এখানে চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি করা সম্ভব। যদিও হিলিয়াম বিষাক্ত পদার্থ নয়, তবুও যদি খুব বেশি হিলিয়াম মিশ্রিত বায়ুতে তুমি শ্বাস নাও তবে অক্সিজেনের অভাবে তোমার শ্বাসক্রিয়া বিঘ্নিত হয়ে যেতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} আইনস্টাইনিয়াম একটি ধাতু। এটি কৃত্রিমভাবে ল্যাবে প্রস্তুত করা হয়। এটি বিকিরিত হয়। এটি দাহ্য পদার্থ যার কারণে এটি জ্বলতে সক্ষম। যাঁরা এটি আবিষ্কার করেছিলেন তারা বলেছিলেন যে এটি নরম। এটি দেখতে রূপালী রঙের এবং এটির কোন গন্ধ নেই। এর প্রতীক Es এবং এর পারমাণবিক সংখ্যা ৯৯। ১৯৫২ সালে অ্যালবার্ট ঘিওর্সো এবং তার সহকর্মীরা লরেন্স বার্কলি ন্যাশনাল ল্যাবে (যুক্তরাষ্ট্র) আইনস্টাইনিয়াম আবিষ্কার করেন। ফার্মিয়াম (Fm) নামক একটি মৌলের সাথে এটি আবিষ্কৃত হয়েছিল। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে * অ্যাক্টিনাইড শ্রেণীতে ১৫ টি মৌল আছে। যার মধ্যে একটি হলো আইনস্টাইনিয়াম। *১৯৫২ সালের হাইড্রোজেন বোমার বিষ্ফোরনের মাধ্যমে সৃষ্ট ধ্বংসাবশেষ পরীক্ষা করে অ্যামেরিসিয়াম, কুরিয়াম, বার্কেলিয়াম, ক্যালিফোর্নিয়াম, আইনস্টাইনিয়াম এবং ফার্মিয়াম এর অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল। * আইনস্টাইনিয়ামের কোন প্রাকৃতিক আইসোটোপ নেই। আইনস্টাইনিয়াম" নামের আগে এই মৌলের নাম ছিল "এথেনিয়াম"। গ্রিসের রাজধানী এথেন্সের নামানুসারে এই নামকরণ করা হয়েছিল। আইনস্টাইনিয়াম খুঁজে পাওয়া এবং উৎপাদন করা খুবই কঠিন। আইনস্টাইনিয়াম প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি হয় না। এটি কৃত্রিমভাবে ল্যাবরেটরিতে তৈরি হয়। আমরা পারমাণবিক বোমার অবশিষ্টাংশে আইনস্টাইনিয়াম খুঁজে পেতে পারি। আইনস্টাইনিয়াম গঠিত হয় যখন কিছু ইউরেনিয়াম পরমাণু কিছু নিউট্রন ক্যাপচার করে এবং ক্ষয়ের ধাপ অতিক্রম করে। আইনস্টাইনিয়াম তেজস্ক্রিয় এবং এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক। এটি তেজস্ক্রিয়তার বিকিরিত হয় যার কারণে ক্ষতির কারণ হতে পারে।আইনস্টাইনিয়াম হ্যালোজেন এবং চ্যালকোজেন শ্রেণীর মৌলদের সাথে খুব প্রতিক্রিয়াশীল অর্থাৎ এদের সাথে বিক্রিয়া করতে সক্ষম। আইনস্টাইনিয়াম পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে পাওয়া যায় না। তাই এর পরিবেশগত বিপদগুলি বিবেচনা করার দরকার নেই। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ক্রিপ্টন একটি নিষ্ক্রিয় পদার্থ। এটির কোন গন্ধ নেই এবং এটি একটি বর্ণহীন গ্যাসীয় পদার্থ। ১৮৯৮ সালের ৩০ মে লন্ডনে স্কটিশ রসায়নবিজ্ঞানী ও পদার্থবিজ্ঞানী স্যার উইলিয়াম র‍্যামজি (১৮৫২-১৯১৬) এবং ব্রিটিশ রসায়নবিজ্ঞানী মরিস ট্র্যাভার্স (১৮৭২-১৯৬১) ক্রিপ্টন আবিষ্কার করেন। তারা তরল বাতাস ফুটিয়ে এটি আবিষ্কার করেছিল এবং অবশিষ্ট কিছু তরল ছিল ক্রিপ্টন। র‍্যামজি ক্রিপ্টনসহ একাধিক নিষ্ক্রিয় গ্যাস আবিষ্কারের জন্য ১৯০৪ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে এই মৌলটির নাম নাম রাখা হয়েছে গ্রিক শব্দ kryptos ক্রিপ্টোস) থেকে। এটি বাংলায় অনুবাদ করলে হয় "লুকানো"। পতিত আলোতে ক্রিপ্টন একটি ফিলিং গ্যাস হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এটি ফ্ল্যাশ ল্যাম্প এবং উচ্চ গতির ফটোগ্রাফির জন্যও ব্যবহার করা হয়। এটি লেজারের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নে কতটুকু পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন হয় তা পরিমাপ করার জন্য স্নায়ুযুদ্ধেও ব্যবহার করা হয়েছিল। ক্রিপ্টন একটি গন্ধহীন এবং বর্ণহীন গ্যাস। এটি নিষ্ক্রিয় মৌল অর্থাৎ এরা সহজে অপর মৌলের সাথে বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না। তাই এদের বিপজ্জনক বলে মনে করা হয় না। ক্রিপ্টন যে গ্যাসে বিক্রিয়া করে তা হল ফ্লোরিন। এই বিক্রিয়ার ফলে ক্রিপ্টন ডাইফ্লুরাইড উৎপন্ন হয়। * চিনিগুড়া চাল এক কেজি * পেঁয়াজ কুচি দুই কাপ * মিশ্রিত মসলা গুঁড়া (এলাচ, দারচিনি, লবঙ্গ, স্টার এনি, জায়ফল, জয়ত্রি) দুই চামচ * রসুন বাটা আধা চা চামচ * তেল এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ * ঘি দুই টেবিল চামচ # তেল ও অর্ধেক ঘি মিশিয়ে তেজপাতা ও পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিন। # এরপর চাল দিয়ে নেড়ে আদা বাটা, রসুন বাটা, মসলার মিশ্রণ ও লবণ দিয়ে খুব ভালাে করে ভাজুন। # ভাজা হলে চালের দিগুণ পরিমাণ গরম পানি দিন। একটা ফুট দিলে পেঁয়াজ বেরেস্তার অর্ধেক ও কাচা মরিচ দিয়ে ১০ মিনিট উচু আঁচে ঢেকে রান্না করুন। # চাল ও পানি সমান সমান হয়ে এলে পােলাও দমে দিন। পােলাও ঝরঝরা সিদ্ধ হয়ে গেলে ঘি ও বাকি অর্ধেক বেরেস্তা দিয়ে নেড়ে চুলা বন্ধ করে দিন। # ব্যস, হয়ে গেল ভিন্ন স্বাদের মজাদার মসলা পোলাও। * এক চা চামচের চার ভাগের এক ভাগ হলুদ গুঁড়া * আধা চা চামচ কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়া * একটি ছােট টমেটো পেষা * তিন থেকে চারটি কাঁচা লঙ্কা * এক টেবিল চামচ সরষের তেল # ঝিঙেগুলাে খোসা ছাড়িয়ে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। # কড়াইয়ে সরিষা তেল দিয়ে কাঁচা লঙ্কা ও কালিজিরার ফোড়ন দিন। # এবার ঝিঙেগুলাে দিয়ে ঢেকে চুলার আঁচ বাড়িয়ে হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া দিয়ে ফের ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। # এরপর ঢাকনা খুলে টমেটো পেস্ট দিন। পানি পুরাে শুকিয়ে এলে লবণ, মিষ্টি ও নারকেল দিয়ে ভালাে করে মিশিয়ে কিছুক্ষণ মাঝারি আঁচে রেখে দিন। # পানি শুকিয়ে ভালাে করে ভেজে মাখা মাখা হলে চুলা বন্ধ করে নামিয়ে পরিবেশন করুন। * তিসি তিন টেবিল চামচ * বালাচাও এক টেবিল চামচ * পেঁয়াজ কুচি দুই চা চামচ * সরিষার তেল এক টেবিল চামচ # শুকনা খেলায় তিসি ভেজে গুঁড়া করে নিন। # তিসি গুড়া ও বালাচাও ভােজ নামিয়ে সরিষার তেল, পেয়াজ কুচি, ভাজা শুকনা মরিচ কুচি ও সামান্য লবণ দিয়ে ভালাে করে মেখে নিন। # বাস, হয়ে গেল তিসি বালাচাও ভর্তা। * পেঁয়াজ কুচি দুই কাপ * ধনেপাতা কুচি দুই টেবিল চামচ * কাঁচা মরিচ কুচি এক টেবিল চামচ * সরিষার তেল এক চা চামচ * লেবুর রস এক চা চামচ, লবণ স্বাদমতাে * ভিনেগার আধা চা চামচ # চিংড়ি মাছ লবণ ও সামান্য ভিনেগার দিয়ে পাঁচ মিনিট সিদ্ধ করে আধা বাটা করে নিন। # পেয়াজ কুচি, কাচা মরিচ কুচি, লবণ, সরিষার তেল একসঙ্গে মেখে তার সঙ্গে আধা বাটা সিদ্ধ চিংড়ি দিয়ে ভালাে করে মাখিয়ে ধনেপাতা কুচি ও লেবুর রস মিশিয়ে নিন। # ব্যস, হয়ে গেল মজাদার সিদ্ধ চিংড়ি ভর্তা। ''টেরিডোলজি হলো ফার্ন-উদ্ভিদের অধ্যয়ন যা টেরোফাইটা বা ফিলিকোফাইটা) বিভাগে শ্রেণীবদ্ধ। ফার্নে গাছ এবং ফুলের গাছের মতো বীজ থাকে না। বরং, শ্যাওলাদের মতোই তাদের স্পোর রয়েছে। হ্যাপ্লয়েড স্পোরগুলি ছোট হ্যাপ্লয়েড জীব জন্মায়, যা পরে নিষিক্ত হয় এবং সরাসরি হ্যাপ্লয়েড গ্যামেটোফাইট থেকে ডিপ্লয়েড ফার্ন উদ্ভিদ বৃদ্ধি পায়, যেমন শ্যাওলা থেকে বেড়ে ওঠা স্পোরোফাইট ডালপালা। বৃহত্তর অংশ, যাকে আমরা ফার্ন বলে মনে করি, তা হল স্পোরোফাইট। গ্যামেটোফাইট হল একটি ছোট সবুজ প্রোথ্যালাস যা থেকে স্পোরোফাইট বৃদ্ধি পায়। ফার্নগুলি এখনও জলজ পরিবেশের সাথে আবদ্ধ থাকে, যেখানে একবার একটি স্পোর প্রোথ্যালাসে পরিণত হয়, প্রোথ্যালাসের ডিম্বাণুকে সাঁতারের মাধ্যমে নিষিক্ত করার জন্য যথেষ্ট আর্দ্রতা থাকতে হবে, ফ্ল্যাগেলেটেড ফার্ন শুক্রাণু। একটি বৃহৎ স্পোরোফাইট থাকা ফার্নগুলিকে একটি শ্যাওলার চেয়ে অনেক বেশি স্পোর তৈরি করতে দেয়- মনে করতে পারেন যে একটি শ্যাওলে প্রতিটি স্পোরোফাইট শুধুমাত্র একটি স্পোরাঙ্গিয়া বহন করে। আরও অনেক প্রোপাগুল উৎপাদন করে ফার্নের উপস্থিতি এবং আধিপত্য বৃদ্ধি পায়। একটি বৃহত্তর স্পোরোফাইট প্রজন্মের পাশাপাশি, ফার্নগুলির অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোজন রয়েছে যা শ্যাওলাগুলির উপরে তাদের ক্ষমতা বাড়ায়। ফার্নের শিকড় রয়েছে, যা মস রাইজোয়েডের মতো নয়, কেবল নোঙ্গরই নয়, পুষ্টি গ্রহণ করে। ফার্ন হল ভাস্কুলার উদ্ভিদ, লিগনিফাইড ভাস্কুলার টিস্যুযুক্ত। এগুলি সক্রিয় জল পরিবহনের অনুমতি দেয়। লিগফাইড কোষের শক্তির সাথে সেই জল পরিবহন ফার্নগুলিকে তাদের শ্যাওলার পূর্বপুরুষদের তুলনায় অনেক বড় হতে দেয়। এক সময়ে, ফার্ন এবং ফার্ন গাছ ছিল সবচেয়ে উন্নত উদ্ভিদ জীবন, এবং বড় আকার এবং ফার্নের বৈচিত্র্যের সাথে আজকের ফার্নের চেয়েও বড় হয়েছিল। প্রারম্ভিক ক্রিটেসিয়াসে কোন ফুলের গাছ ছিল না- ডাইনোসরের প্রথম বন ফার্ন গাছের সমন্বয়ে গঠিত ছিল। ফার্ন তাদের ভাস্কুলার টিস্যুতে শ্যাওলাগুলির তুলনায় একটি বড় সুবিধা রয়েছে। তারা লম্বা হতে পারে এবং আরও বৈচিত্র্যময় পরিবেশে থাকতে পারে। এটি এমন একটি প্রবণতা যা বিবর্তনের মধ্যে অব্যাহত থাকবে, যা অবশেষে গ্রেট সিকোইয়া গাছের মতো বড় স্পোরোফাইট প্রজন্মের উত্থানের দিকে নিয়ে যায়। কিন্তু যদি ফার্নগুলি বেঁচে থাকার জন্য অনেক বেশি উপযুক্ত হয় তবে কেন এখনও শ্যাওলা রয়েছে? এবং যদি একটি বৃহত্তর স্পোরোফাইট প্রজন্ম আরও উপযুক্ত হয়, তাহলে কেন সিকোইয়াস ফার্নগুলি নির্মূল করার জন্য যথেষ্ট প্রভাবশালী হয়ে ওঠেনি? যদিও বৃহত্তর স্পোরোফাইট প্রজন্মের জন্য সুস্পষ্ট সুবিধা রয়েছে, কিছু পুনরাবৃত্ত প্রাকৃতিক পরিস্থিতিতে, প্রাকৃতিক নির্বাচন গাছের উপর ফার্ন বা ফার্নের উপর শ্যাওলাকে সমর্থন করে। উদাহরণস্বরূপ, অনেক বীজের তুলনায় স্পোরগুলি বাতাসের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। তাই দীর্ঘমেয়াদে, একটি বীজের সুরক্ষা গ্রহে বীজ উদ্ভিদকে প্রভাবশালী হতে দেয়, অনেক পরিস্থিতিতে একটি স্পোরের হালকাতা এবং পরিবহন ফার্ন ছড়াতে এখনও দক্ষ। টেরিডোফাইটা বিভাগে প্রচুর বৈচিত্র্য দেখিয়েছে এমন দুটি গেনা রয়েছে। সেলাগিনেলা এবং ইকুইসেটামকে একমাত্র গেনা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে যেগুলি হেটেরোস্পোরাস। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} অধ্যায় ৫ উদ্ভিদ প্রজনন পরীক্ষাগার বীজ ডানদিকের ছবি দুটি অঙ্কুরিত বীজ দেখায়। এগুলি হলো ফ্যান পামের বীজ Pritchardia remota একটি প্রজাতি যা প্রাকৃতিকভাবে শুধুমাত্র হাওয়াইয়ান দ্বীপপুঞ্জের প্রত্যন্ত দ্বীপ নিহোয়াতে পাওয়া যায়। বাম দিকের বীজটি রোপণের মাধ্যমে সঠিক অভিযোজনে রয়েছে (বীজকে আচ্ছাদিত ফলের আবরণের একটি অংশই দৃশ্যমান যখন ডানদিকের একটি (একটু আগেভাগে) ক্রমানুসারে পৃষ্ঠে রাখা হয়েছে মূলের বিকাশকে আরও ভালভাবে প্রকাশ করার জন্য। নিম্নলিখিত কাঠামো লেবেলযুক্ত: co কোলিওপটাইল (coleoptile বা উদ্ভিদ অক্ষের অঙ্কুরের মেরু; মূলত একটি ক্যাপ যার মধ্যে প্লুমুল (প্রথম পাতা) বিকশিত হয়, যা শেষ পর্যন্ত বাম দিকের চারা হিসাবে প্রজেক্ট হয়। ra মূল্য (radicle আদিম মূল বা অক্ষের মূল মেরু (লক্ষ্য করুন ক্ষুদ্র রুট ক্যাপ বাম দিকে চারা মধ্যে মাঝারি মধ্যে সমাহিত। sc স্কুটেলাম (scuttelum কোটাইলডনের সেই অংশ যা এন্ডোস্পার্মে সঞ্চিত খাদ্য শোষণ করার জন্য বীজের ভিতরে থাকে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ==মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে প্রাচীন কাল থেকেই আর্সেনিকের যৌগগুলি পরিচিত ছিল। বিশেষ করে আর্সেনিক সালফেট এবং আর্সেনিক অক্সাইড। বিশুদ্ধ আর্সেনিক প্রকৃতিতে বিরল। আমরা যতদূর জেনেছি, ১২৫০ সালে আলবার্টাস ম্যাগনাস নামে একজন জার্মান খ্রীষ্টান ভিক্ষু এবং বিশপ সর্বপ্রথম বিশুদ্ধ আর্সেনিককে আলাদা করতে সক্ষম হন। ==মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে আর্সেনিক শব্দের উৎপত্তি পার্সি শব্দ থেকে। গ্রীক শব্দ আর্সেনিকোস এর অর্থ "কর্মঠ পুরুষ"। ল্যাটিন ভাষায় এই শব্দটি আর্সেনিকাম হিসাবে গৃহীত হয়েছিল। যা পরে ফরাসি ভাষায় আর্সেনিক হয়ে ওঠে। এর থেকে ইংরেজি শব্দ আর্সেনিক নেওয়া হয়েছে। * ১৯৪২ সালে ডিডিটি আবিষ্কারের আগে পর্যন্ত চুন ও আর্সেনিকের মিশ্রণ এবং সীসার আর্সেনেট কীটনাশক হিসাবে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল। আর্সেনিক মোটামুটিভাবে পৃথিবীর একটি সাধারণ মৌল। চীন দেশে এর অনেকগুলি খনি আছে। এছাড়া অন্যান্য দেশ যেগুলি আর্সেনিক উৎপাদন করে সেগুলি হল চিলি, পেরু এবং মরক্কো। কিছু কিছু সংকর ধাতুকে শক্ত করার জন্য আর্সেনিক ব্যবহার করা হয়। প্রাচীনকালে ব্রোঞ্জকে শক্ত করতে কখনও কখনও আর্সেনিক ব্যবহৃত হতো। কিছু কীটনাশক তৈরি করতে আর্সেনিক ব্যবহার করা হয়। যদিও আগের মতো আর ব্যবহার করা হয় না। এর কারণ এটি খাবারের সঙ্গে মিশে গেলে মানুষের ক্ষতি হতে পারে। আর্সেনিক বিষাক্ত। তাই এটি খুবই বিপজ্জনক। পৃথিবীতে আর্সেনিক খাইয়ে মেরে ফেলার অনেক কাহিনি রয়েছে। আর্সেনিক দূষণের ছবিটা আজকাল ভয়াবহ। আর্সেনিক দূষণের সংকট আগামী দিনে বড় রকমের সংকট হতে পারে। আর্গনের কোন গন্ধ নেই। এটি একটি বর্ণহীন গ্যাস। এর কোনো স্বাদ নেই। এটি একটি অ-বিষাক্ত নিষ্ক্রিয় গ্যাস। ১৮৯৪ সালে লর্ড রেইলে এবং স্যার উইলিয়াম রামসে আর্গন আবিষ্কার করেছিলেন। এটি পরিষ্কার বাতাস থেকে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং পানি অপসারণ করে প্রাপ্ত অবশিষ্টাংশ পরীক্ষা করে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে, বাতাসে ১% এর চেয়ে সামান্য কম আর্গন থাকে, এটি নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেনের পরে বায়ুতে তৃতীয় সর্বাধিক প্রচুর গ্যাস তৈরি করে। মঙ্গল গ্রহের বায়ুমণ্ডলে ২% এরও কম আর্গন রয়েছে। এটি বর্ণালীর লাল প্রান্তে বৈশিষ্ট্যযুক্ত লাইন দ্বারা স্বীকৃত হয়েছিল। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে আর্গন নামটি এসেছে আর্গোস থেকে, গ্রীক শব্দ অলস বা নিষ্ক্রিয়। এটি এই নামটি পেয়েছে, কারণ এটি অন্যান্য উপাদানগুলির সাথে সহজে প্রতিক্রিয়া করে না। *বায়ুতে তৃতীয় সর্বাধিক প্রচুর পরিমাণের গ্যাস আর্গন। *আর্গন শুধুমাত্র একটি যৌগ গঠন করে। আর্গন বাতাসে পাওয়া যায় এবং এটি অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেন উৎপাদনের একটি উপজাত। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের .৯৩% আর্গন দ্বারা গঠিত। ইলেকট্রনিক্সের ক্ষতি না করেই আগুন নেভানোর জন্য আর্গন ব্যবহার করা যেতে পারে। আর্গন ঢালাই আর্কস এবং ক্রমবর্ধমান অর্ধপরিবাহী স্ফটিক এ ব্যবহার করা হয়। কিছু আলোক চিহ্নেও আর্গন ব্যবহৃত হয়। আর্গন সম্বলিত হালকা চিহ্নগুলি একটি গভীর নীল আলো নির্গত করে। কিছু ডাবল-গ্লাজড জানালায়, আর্গন তাপ হারানোর জন্য থাকে। একই উদ্দেশ্যে কিছু ডাইভিং স্যুট আর্গন দিয়ে ভরা থাকে যারা গভীরভাবে ডাইভিং করে যেখানে হিমশীতল ঠান্ডা। আর্গন জলীয় বাষ্প এবং অক্সিজেন যা ম্যাগনা কার্টার মতো বস্তুটিকে ক্ষতিগ্রস্থ করবে তা জোর করে বের করে দিয়ে এটিতে সঞ্চিত একটি বস্তুকে রক্ষা করতে পারে। আর্গন সাধারণত বিপজ্জনক নয়; যতক্ষণ পর্যন্ত অক্সিজেন থাকে ততক্ষণ এটি নিরাপদে শ্বাস নেওয়া যায়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} গ্যালিয়ামের কোনো গন্ধ নেই। এটি নরম এবং দেখতে রূপালী রঙের। এর গলনাঙ্ক কম। মাত্র ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাই তুমি এটি ধরে রাখলে আপনাআপনি এটি গলে যেতে পারে। গ্যালিয়াম খুবই নরম পদার্থ যে এটি একটি সাধারণ ছুরি ব্যবহার করে সহজেই কাটা যায়। তুমি চাইলে হাত দিয়ে এর বিভিন্ন আকার বা আকৃতি দিতে পারো। তুমি যখন এটিকে এসিড এবং ক্ষারে রাখবে তাহলে তখন এটি বিক্রিয়া করবে। এর পারমাণবিক সংখ্যা ৩১ এবং এর প্রতীক হচ্ছে Ga । ১৮৭৫ সালে পল ই. লেকোক নামের একজন ফরাসি রসায়নবিজ্ঞানী ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে স্পেকট্রোস্কোপের মাধ্যমে গ্যালিয়াম খুঁজে পান। তবে মজার বা বিস্ময়কর ব্যাপার হলো যে এটি আবিষ্কারের ৪ বছর আগে অর্থাৎ ১৮৭১ সালে রুশ রসায়নবিজ্ঞানী দিমিত্রি মেন্ডেলিফ সর্বপ্রথম গ্যালিয়ামের অস্তিত্বের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তিনি এর নাম দিয়েছিলেন একা-অ্যালুমিনিয়াম। তিনি একই সাথে এর ঘনত্ব, গলনাঙ্ক, অক্সিজেন এবং ক্লোরিনের সাথে বিক্রিয়া সহ বিভিন্ন ধর্মের ভবিষ্যদ্বাণীও করেন। যা গ্যালিয়ামের প্রকৃত বৈশিষ্ট্যের সাথে প্রায় মিলে যায়। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে ১৮৭১ সালে দিমিত্রি মেন্ডেলিফ এই পদার্থটির আবিষ্কারের আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করে এই পদার্থটির সমস্ত বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা ও নাম করেছিলেন। তিনি এটির নাম দিয়েছিলেন একা-অ্যালুমিনিয়াম। তবে ১৯৭৫ সালে এটি আবিষ্কারের পর এর আবিষ্কারক ফরাসি রসায়নবিজ্ঞানী পল ই. লেকোক ডি বোইসবউড্রান এই উপাদানটির ভিন্ন নাম দিয়েছেন। সেটি হলো "গ্যালিয়াম"। গ্যালিয়াম একটি ল্যাটিন শব্দ যার অর্থ হচ্ছে "ফ্রান্স"। * গ্যালিয়ামের অবস্থা পরিবর্তন করা সহজ। তবে এটি তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে। * তুমি যখন এটি তোমার হাতে ধরবে তখন গ্যালিয়াম গলে যাবে। অর্থাৎ তোমার শরীরের তাপমাত্রায় গ্যালিয়াম গলে যাবে। * এই গ্যালিয়াম অক্সিজেন এবং বায়ু কিংবা পানির সাথে বিক্রিয়া করে না কারণ এটি অক্সাইড স্তর। *গ্যালিয়ামের আগের নাম ছিল একা-অ্যালুমিনিয়াম। এটি আবিষ্কার হওয়ার অনেক আগেই মেণ্ডেলিফ এই মৌল সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন এবং এই নামটি দিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি স্ক্যান্ডিয়াম ও জার্মেনিয়ামের আবিষ্কারের আগে এগুলোর সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তিনি স্ক্যান্ডিয়াম, জার্মেনিয়ামের নাম যথাক্রমে একা-বোরন ও একা-সিলিকন দিয়েছিলেন। মজার ব্যাপার হলো তিনি এগুলো সম্পর্কে যা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা প্রায় উক্ত মৌলের বৈশিষ্ট্যের সাথে মিলে যায়। গ্যালিয়ামের মৌলিক রূপ পৃথিবীতে পাওয়া যায় না। তবে এটি পৃথিবীতে খনিজ পদার্থ এবং আকরিকে পাওয়া যায়। গ্যালিয়াম সিলিকনের মতো বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স শিল্পে ব্যবহার করা হয়। ইলেকট্রনিক্স শিল্পে গ্যালিয়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ। এটি থার্মোমিটার তৈরিতেও ব্যবহার করা হয়। কারণ এতে পারদের মতো কম গলনাঙ্ক রয়েছে। কিন্তু এটি পারদের মতো বিষাক্ত নয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} শেখার সাথে অনেকগুলো কার্যকলাপ জড়িত, যেমন- সময়ের ব্যবস্থা করা, নোট নেওয়া, বই পড়া, বক্তৃতা শোনা, মুখস্থ করা, আলোচনা করা এবং লিখিত পরীক্ষা। আমরা এই প্রতিটি ক্রিয়াকলাপকে পৃথকভাবে চর্চা করব এবং সেগুলোকে আরও কার্যকরভাবে সম্পন্ন করতে আপনাকে শেখাব৷ যে ক্রমানসুরে অধ্যায়গুলো শিখতে আপনার সুবিধা হয় আপনি নির্দ্বিধায় সেভাবে পড়তে পারেন; তবে যেহেতু এটি একটি পাঠ্যবই, আমরা আপনাকে পাঠ্যপুস্তক অধ্যয়ন অধ্যায় দিয়ে শুরু করার পরামর্শ দিচ্ছি। কোন কিছু অধ্যয়ন শুরু করার আগে, অনুসরণ করার মত আপনার জন্য কিছু মৌলিক মৌলিক নিয়ম আছে: # বিষয়টি শেখার ইচ্ছা। আপনি যদি নিজ থেকে অনুপ্রাণিত না হন তবে আপনি শিখতে পারবেন না। ২০১৩ সালে রেসপিসিয়াস রেহামবিজা জোর দিয়েছিলেন যে, শেখার ইচ্ছা আপনাকে অধ্যয়নের জন্য অন্যকিছু ত্যাগ করতে এবং অধ্যয়নের জন্য সময়ের ব্যবস্থা করতে সক্ষম করে। এটি আপনাকে যে কোনও জায়গায় এবং যে কোনও সময় অধ্যয়ন করতে সক্ষম করে তুলবে। এটি অধ্যয়ন সম্পর্কে আপনার মধ্যে দায়িত্ববোধ তৈরি করে, যা সাফল্যের লক্ষণ। এটি আপনাকে আরও বেশি করে শিখতে প্রতিযোগিতার অনুভূতিতে ফেলে দেয়। এটি আপনাকে অধ্যয়নের জন্য নতুন ধারণা এবং কৌশল তৈরি, কীভাবে কার্যকরভাবে অধ্যয়ন করতে হয়, কীভাবে মনোনিবেশ করতে হয় এবং কীভাবে অধ্যয়নের জন্য সময়ের ব্যবস্থা করতে সাহায্য করে। # বিষয়টি সম্পর্কে আপনার জ্ঞানকে শক্তিশালী করতে নিয়মিত তা পর্যালোচনা করুন। # অর্জিত জ্ঞান বাস্তবে প্রয়োগ করুন। আপনি যদি এটি প্রয়োগ না করেন তাহলে শীঘ্রই এটি ভুলে যাবেন। # নিয়মিত আত্মবিশ্লেষণ করুন। প্রতি সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন যখন আপনি সেই সপ্তাহের জন্য আপনার ক্রিয়াকলাপ পরীক্ষা করবেন। আপনার করা ভুলগুলো এবং আপনার সাফল্য থেকে শিখতে যথেষ্ট সময় নিন। এই নির্দেশাবলী ডেল কার্নেগির প্রতিটি বইয়ের ভূমিকায় দেওয়া অধ্যয়ন টিপস থেকে তুলে আনা হয়েছে। বেরিলিয়ামের স্বাদ সুমিষ্ট। কিন্তু এটি বিষাক্ত। তাই কখনও এটি খাওয়া বা স্বাদ গ্রহণ করা উচিত নয়। এর কোনো নিজস্ব গন্ধ নেই। এটি দেখতে ধূসর এবং ওজনে হালকা। এটির পারমাণবিক সংখ্যা ০৪ এবং এর প্রতীক হচ্ছে Be । ১৭৯৮ সালে ফরাসি রসায়নবিদ লুই-নিকোলাস ভকুইলিন বেরিলিয়াম আবিষ্কার করেছিলেন। লুই-নিকোলাস ভকুইলিন আকরিক থেকে এই ধূসর রঙের পদার্থটি খুঁজে পান। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে * এটি উদ্ভিদ বা প্রাণী জীবনের জন্য দরকারী বা প্রয়োজনীয় নাকি সেটা এখনো জানা যায় নি। * এটি সাধারণত কোন ধাতুকে মজবুত করতে ব্যবহার করা হয়। এটি পৃথিবীতে খুব কমই পাওয়া যায়। এটি ৩০টি খনিতে পাওয়া যায় যার মধ্যে রয়েছে: এই মৌলটি পুরানো তারাগুলোতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। ১৯৯২ সালে মিল্কিওয়ে (এটির অপর নাম আকাশগঙ্গা) গ্যালাক্সির ৬টি প্রান্তে পুরানো তারাতে বিজ্ঞানীরা প্রচুর পরিমাণে বেরিলিয়াম খুঁজে পেয়েছিলেন। বেরিলিয়াম হলো সবচেয়ে হালকা ধাতুগুলির মধ্যে একটি। এটির গলনাঙ্ক হালকা ধাতুগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ। এটি উচ্চ গতির বিমান এবং ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। কারণ এটি স্পার্ক করে না। তাই এটি নন-স্পার্কিং সরঞ্জামগুলিতে ব্যবহার করা হয়। এটি নিউট্রন তৈরি করতে পোলোনিয়াম দ্বারা নির্গত আলফা কণার সাথে বিক্রিয়া করে এবং এটি এ নামক একটি বোমার ইনিশিয়েটরগুলিতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া এটি এসিড এবং ইউরেনিয়ামের সাথে বিক্রিয়া করে না। এটি পারমাণবিক জেনারেটর তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। এটি একটি বিষাক্ত ধাতু। এটি বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা সৃষ্টি করে। যেমন, ফুসফুসের ক্যান্সার, দীর্ঘস্থায়ী ও প্রাণঘাতী অ্যালার্জিক রোগ বেরিলিয়াম ডিজিজ ইত্যাদি। বেরিলিয়াম ডিজিজটি আবার বেরিলিওসিস নামেও পরিচিত। সাধারণত এটি শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়। এছাড়াও এর প্রভাবে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। ১৯৩৯ সালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অবস্থিত কুরি ইনস্টিটিউটে মার্গুরাইট পেরেই এই মৌলটি আবিষ্কার করেছিলেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে এর নামকরণ করা হয়েছে ফ্রান্স নামক এক রাষ্ট্রের নামে। এটিকে প্রথমে "ক্যাটিয়াম" বলা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এটির বিরোধিতা করা হয়েছিল কারণ ইংরেজি ভাষাভাষীরা এটিকে বিড়াল নামক প্রাণীটির সাথের এটিকে তুলনা করতে পারে। পৃথিবীতে প্রাকৃতিকভাবে ফ্র্যান্সিয়াম পাওয়া যায় না। এটি মূলত কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয়। প্রোটন দিয়ে থোরিয়াম মৌলকে আঘাত করে বা নিউট্রন দিয়ে রেডিয়াম মৌলকে আঘাত করে করে ফ্রানসিয়াম তৈরি করা যেতে পারে। ফ্রান্সিয়াম একটি অস্থায়ী মৌল। এটি অন্যান্য মৌলে দ্রুত ভেঙ্গে যায়। তাই গবেষণা বা অন্যকিছুতে ফ্রান্সিয়ামের তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য ব্যবহার নেই। ফ্রান্সিয়াম অত্যন্ত তেজস্ক্রিয় মৌলের একটি। এটি জল, বায়ু এবং হ্যালোজেন সাথে বিক্রিয়া করতে সক্ষম। যার ফলে প্রকৃতি মারাত্মকভাবে বিনষ্ট হবে। *প্রথমে ফ্রান্সিয়ামের প্রতীক ছিল Fa এবং পরে এটির প্রতীক Fr হয়েছিল। *পর্যায় সারণীতে প্রথম ১০১টি মৌলের মধ্যে ফ্রান্সিয়াম হল সবচেয়ে অস্থায়ী মৌল। *ফ্রান্সিয়াম হলো পৃথিবীর ভূত্বকের দ্বিতীয় বিরল মৌল এবং তৃতীয় বিরল মৌলটির নাম হলো অ্যাস্টাটিন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) উইকিশৈশব:রাসায়নিক মৌল/ফ্রান্সিয়াম বইয়ে সম্পাদনা সংক্রান্ত {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ পদক উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা: তথ্য প্রদানের অনুরোধ {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) বোস-আইনস্টাইন ঘনীভবন হলো বোসন নামক পরমাণুর টুকরো যেগুলোকে যখন অত্যাধিক ঠান্ডা করা হয়, তখন একটি গ্যাসকে ঘনীভূত করে যা পদার্থের একটি পর্যায় তৈরি করে যেখানে কিছু খুব অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। দুই বিজ্ঞানী, সত্যেন্দ্র বোস ও অ্যালবার্ট আইনস্টাইন, ১৯২০ সালে এটি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। তখন তাদের কাছে এটি তৈরি করার প্রযুক্তি ছিল না। বোস কনডেনসেটের অস্তিত্ব প্রমাণ করার জন্য প্রথম বাস্তব পরীক্ষাটি ১৯৯৫ সালে সম্পাদিত হয়েছিল। এই কাজটি সম্পন্ন করা দুই বিজ্ঞানী হলেন কর্নেল এবং ওয়েম্যান। একটি বোস-আইনস্টাইন ঘনীভূত হয় পরম শূন্যের কাছাকাছি অতি নিম্ন তাপমাত্রায়। যখন তাপমাত্রা যথেষ্ট কম হয় তখন ব্যাপারটি একসাথে জমে যেতে শুরু করে। পরমাণুর একটি গ্রুপ একই স্থান গ্রহণ করে একটি "সুপার পরমাণু" তৈরি করে। আলাদা আলাদা পরমাণু আর নেই। তারা সকলেই একই গুণাবলি গ্রহণ করে। একটি স্থূলভাবে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে, একটি বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট হল অত্যাধিক ঠাণ্ডাকৃত কণার একটি সংগ্রহ যা একই কোয়ান্টাম অবস্থা ধরে নেয় (তারা "পর্যায়ে এবং এইভাবে কোয়ান্টাম যান্ত্রিক আচরণকে তুলনামূলকভাবে ম্যাক্রোস্কোপিক স্কেলে ১০^৪ এবং ১০^৫ কণা একটি একক সংগ্রহ হিসাবে প্রদর্শন করে। এইভাবে, কার্যকরভাবে হয়ে উঠছে "সবচেয়ে বড় কোয়ান্টাম কণা"। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সেরিয়াম হল একটি বিরল আর্থ এলিমেন্ট (আরইই) গ্রুপের (ল্যান্থানাইড সিরিজে) মৌল। এটি দেখতে একটি নরম, রূপালী-ধূসর ধাতুর মত এবং এটি খুব নমনীয়। বাতাসের সংস্পর্শে এলে তা কলঙ্কিত হয়ে যায়। এটা রাসায়নিকভাবে খুবই সক্রিয় ধাতু। এটি পৃথিবীর বিরল মৌল গোষ্ঠীর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ উপাদান। এটি ১৮০৩ সালে জনস জ্যাকব বার্জেলিয়াস এবং ভিলহেল্ম হিসিঞ্জার নামে দুই সুয়েডীয় বিজ্ঞানী দ্বারা আবিষ্কৃত হয়। এটি সুইডেনের বাস্টনাস শহরে আবিষ্কৃত হয়। ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে ১৮০১ সালে আবিষ্কৃত গ্রহাণু সেরেসের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়েছিল। একটি মজার তথ্য হল গ্রহাণুটি "সেরিয়াম" উপাদানটি খুঁজে পাওয়ার দুই বছর আগে আবিষ্কৃত হয়েছিল। *হামফ্রি ডেভি ইলেক্ট্রোকেমিস্ট্রি আবিষ্কার করেছিলেন যা বিজ্ঞানীদের অন্যান্য উপাদান থেকে সেরিয়ামকে আলাদা করতে সাহায্য করে। *সেরিয়াম নামটি এসেছে সেরেস নামক গ্রহাণু থেকে। মানুষ এই উপাদানটিকে মানব জীবনে স্বাগত জানানোর প্রায় দুই বছর আগে গ্রহাণুটি আবিষ্কৃত হয়েছিল। সেরিয়াম ব্যবহার করার ক্ষেত্রে দুটি ভূমিকা থাকতে পারে: ১) কাঁচকে আবার চকচকে করতে সেরিয়াম অক্সাইড ব্যবহার করা হয়। এটি বিপজ্জনক কারণ এটি পানির সাথে অত্যন্ত প্রতিক্রিয়াশীল এবং বিক্রিয়ার সময় হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে। ছুরির মতো ধারালো বস্তু দিয়ে আঁচড় দিলেও তা জ্বলে উঠবে। তবে এটি নিরাপদ হতে পারে যদি ব্যবহার করা হয় বা অন্যান্য উপাদানের সাথে মিশ্রিত করা হয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৬ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} বেরিয়াম নরম ধাতু। এটি বিশুদ্ধ হলে রূপালী সাদা দেখায়। জলে যেসব বেরিয়াম যৌগ দ্রবীভূত হয় সেগুলি বিষাক্ত। তাই তোমাদের স্বাদ নেওয়ার দরকার নেই। ভিনসেন্টিয়াস ক্যাসিওরোলাস নাম এক জুতা প্রস্তুতকারী ভারী, রূপালী-সাদা এক খনিজের সন্ধান পান। এটি আসলে ছিল অশুদ্ধ বেরিয়াম সালফেট। তিনি লক্ষ্য করেছিলেন যে, তাপের সংস্পর্শে আসার পরে এই খনিজ অস্বাভাবিক নুড়ির আকারে বছরের পর বছর ধরে জ্বলতে থাকে। তিনি এই নুড়িগুলিকে "বোলোনা পাথর" নাম দিয়েছিলেন। যদিও পরে সেগুলি বেরিয়াম সালফেট হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। এরপর আঠারো শতকের শেষের দিকে জার্মান রসায়নবিদ কার্ল শেলি এবং ইংরেজ রসায়নবিদ উইলিয়াম উইথারিং মিলে বারাইট খনিজ থেকে বেরিয়াম আবিষ্কার করেন। ১৮০৮ সালে হামফ্রে ডেভি তড়িৎ বিশ্লেষণ করে বেরিয়াম নিষ্কাশন করেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে বেরিয়াম নামটি গ্রীক শব্দ "ব্যারিস" থেকে এসেছে। যার অর্থ ভারী। বেরিয়াম মৌল ভারী বলে তার যৌগগুলিও বেশ ভারী হয়। তাই এই মৌলের নাম বেরিয়াম হয়েছে। * বাতাসের সংষ্পর্শে বেরিয়াম জারিত হয়ে একটি গাঢ় ধূসর আবরণ তৈরি করে। বেরিয়ামের রাসায়নিক ভাবে খুব সক্রিয়। তাই প্রকৃতিতে এটি মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না। বেরিয়ামের যৌগ হিসাবে পাওয়া যায়। বেশিরভাগই সালফেট বা কার্বনেট যৌগ হিসাবে থাকে। এর অনেক ধর্ম ক্যালসিয়ামের মতো। তবে ক্যালসিয়ামের চেয়ে এর সক্রিয়তা বেশি। সবুজ রঙের আতশবাজি তৈরি করতে বেরিয়ামের যৌগ ব্যবহার করা হয়। বেরিয়ামের যৌগ ইলেকট্রনিক্স শিল্পে ভ্যাকুয়াম নলের অবশিষ্ট গ্যাস অপসারণ করতেও কাজে লাগে। পেট্রোলিয়াম শিল্পে বেরিয়ামের যৌগের ব্যবহার দেখা যায়। পরিপাকযন্ত্রের এক্স-রশ্মি চিত্র তুলতে বেরিয়াম সালফেটের প্রয়োগ রয়েছে। জলে যেসব বেরিয়াম যৌগ দ্রবীভূত হয় এরা ভীষণরকমের বিষাক্ত। খুব অল্প পরিমাণে খেলে পেশি উত্তেজিত হয়। বেশি খেলে স্নায়ুতন্ত্র বিকল হয়ে পড়ে। বেরিয়াম যদি আমাদের পাকস্থলীতে প্রচুর পরিমাণে দ্রবীভূত হয় তাহলে এটি শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব দিতে পারে। এক্ষেত্রে শরীরের হৃৎপিণ্ডের ছন্দের পরিবর্তন হতে পারে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) বিশুদ্ধ কোবাল্ট দেখতে চকচকে রূপালী ধূসর রঙের। এট একটি শক্ত ধাতু। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে কোবাল্ট Cobalt নামটি জার্মান শব্দ কোবাল্ট kobalt থেকে এসেছে। এই শব্দটি আবার ইংরাজি কোবোল্ড kobold শব্দের সাথে মিল রয়েছে। যা ভূগর্ভস্থ খনিতে বসবাসকারী এক ধরণের অপদেবতা বা শয়তানদের উদ্দেশ্যে বলা হয়। * ব্রোঞ্জ যুগ থেকে কাচের রং করতে কোবাল্টের ব্যবহার চলে আসছে। * কোবাল্ট একটি লৌহচুম্বকীয় ধাতু। * ক্যান্সার চিকিৎসায় রেডিয়োথেরাপিতে কোবাল্ট-৬০ ব্যবহার করা হয়। কোবাল্ট আকরিকের সবচেয়ে বড় উৎস হল আফ্রিকার কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাতাঙ্গা প্রদেশের টেনকে ফাংগুরুম নামের খনিটি। কোবাল্ট আমাদের শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। ১৯৬০ এর দশকে কানাডার কিছু লোকের হৃৎপিণ্ডের সমস্যা হয়। বেশ কয়েকজন মারাও গিয়েছিলন। পরে দেখা যায় বিয়ারের ফেনা স্থিতিশীল করতে ব্যবহৃত কোবাল্ট যৌগ এর জন্য দায়ী। অবশ্য খুবই সামান্য পরিমাণে কোবাল্ট আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন হয়। ভিটামিন বি ১২ এ সামান্য কোবাল্ট আছে। তবে কারো শরীরে খুব কম কোবাল্ট থাকা খুবই বিরল। কিছু মানুষের কোবাল্টের সংস্পর্শে ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} জিংক বা দস্তা একটি শক্ত কঠিন ধাতু। এটি দেখতে হালকা নীলাভ রঙের। এর কোনো গন্ধ নেই। প্রাচীনকাল থেকেই দস্তার সঙ্গে মানুষের পরিচয় ছিল। কিন্তু ১৭৪৬ সাল পর্যন্ত দস্তাকে আলাদা করা যায়নি। ১৭৪৬ সালে আন্দ্রেয়াস মারগ্রাফ সর্বপ্রথম দস্তাকে আলাদা করতে সক্ষম হন। মার্গগ্রাফ দেখিয়েছিলেন যে দস্তার খনিজ ক্যালামাইনের সাথে কাঠকয়লা মিশিয়ে উত্তপ্ত করলে দস্তাকে আলাদা করা যায়। এক্ষেত্রে কাঠকয়লা বিজারক হিসাবে কাজ করে। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে জিংক নামটি জার্মান শব্দ "জিন zinn থেকে এসেছে। যদিও জার্মান শব্দে এটিকে টিন বোঝায়। * খাঁটি দস্তার প্রাচীনতম প্রমাণ পাওয়া যায় নবম শতাব্দীর প্রথম দিকে ভারতের রাজস্থানের জাওয়ার খনি অঞ্চলে। না, এটা বিপজ্জনক নয়। দস্তা মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় এবং আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। আমাদের ত্বককে অতিবেগুনি রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করতে অনেকে জিংক অক্সাইড ব্যবহার করে থাকেন। একটানা অনেকদিন যদি শরীরে প্রয়োজন মতো দস্তা না যায় তবে নানা অসুখও দেখা দিতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সীসা একটি নরম, ভারী ধাতু। সদ্য কাটা হলে এটি দেখতে উজ্জ্বল রূপালী রঙের হয়। তবে বাতাসের সংস্পর্শে সীসা বিবর্ণ ধূসর রঙের হয়ে যায়। সীসা নমনীয় ধাতু। এতে কোনো গন্ধ নেই। সীসা কমপক্ষে সাত হাজার বছর ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। রোমান আমলের সীসার পাইপের নিদর্শন প্রত্নতত্ত্ববিদরা খুঁজে পেয়েছেন। ব্যাবিলনে যখন হামুরাবি রাজত্ব করেছিলেন, তখন প্রচুর সীসার আকরিক খনি থেকে তোলা হয়েছিল। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে লাতিন ভাষায় সীসাকে বলা হতো প্লাম্বাম plumbum । রোমে জিনিসপত্র নির্মাণের কাজে সীসা ব্যবহৃত হতো। সেইসব কাজকে বলা হতো প্লাম্বিং plumbing । এই কারণেই সীসার রাসাায়নিক প্রতীক রাখা হয় Pb। ইংরেজি শব্দ লেড lead এসেছে জার্মান শব্দ লট lot থেকে। যার অর্থ "ওজন"। সীসা খুব ভারী এবং সাধারণত ওজন পরিমাপে ব্যবহৃত হয়। * লেড পেন্সিলের শিস কখনও সীসার থেকে তৈরি হয়না। পেন্সিলের শিস তৈরি হয় গ্রাফাইট খনিজের সঙ্গে মাটি মিশিয়ে। * মহাবিশ্বে সীসার পরিমাণ ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে কারণ বেশির ভাগ ভারী অস্থির পরমাণু ধীরে ধীরে সীসায় ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। * রোমান সাম্রাজ্যে জলের পাইপ তৈরিতে সীসা ব্যবহার করা হতো। বিশুদ্ধ অবস্থায় সীসা পাওয়া খুবই শক্ত। সীসা সাধারণত খনিজে পাওয়া যায়। সীসার একটি পরিচিত খনিজ হলো গ্যালেনা। এই খনিজটি সীসার একটি সালফাইড যৌগ। সীসার ঘনত্ব বেশি অর্থাৎ সম আয়তনের অন্য ধাতুর থেকে এটি ভারী এবং মোটামুটি দামে সস্তা। তাই এটি সাধারণত মাছ ধরার সরঞ্জাম এবং ডাম্বেলের মতো ওজন তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। বুলেট এবং অন্যান্য গোলাবারুদ তৈরিতেও সীসা ব্যবহার রয়েছে। সীসার উচ্চ ঘনত্ব থাকায় তেজস্ক্রিয় বিকিরণ আটকাতে এর ব্লক ব্যবহৃত হয়। এক্ষত্রে এটি একটি কার্যকর প্রাচীর তৈরি করে। তেজস্ক্রিয় বিকিরণ এই প্রাচীর ভেদ করে বাইরে আসতে পারে না। দাঁতের এক্স-রে নেওয়ার আগে অপ্রয়োজনীয় তেজস্ক্রিয় বিকিরণ আটকাতে রোগীর শরীরে একটি অ্যাপ্রোন পরানো হয়। তাতে সীসা থাকে। আগে রেড লেড নামে সীসার যৌগটি লাল রঙ করতে খুব ব্যবহার করা হতো। যেহেতু এটি দ্রুত শুকানো যায় এবং রঙ দীর্ঘস্থায়ী হয়। তবে পরিবেশ দূষণের জন্য আজকাল এর ব্যবহার ধীরে ধীরে কমে আসছে। গ্যাসোলিনের সাথে সীসার জৈব যৌগ যোগ করে অকটেন নম্বর বাড়ানো যায়। অর্থাৎ অন্তর্দহ ইঞ্জিনের অবাঞ্ছিত শব্দ প্রতিরোধ করা যায়। কিন্তু বেশিরভাগ দেশে পর্যায়ক্রমে সীসার জৈব যৌগ যোগ করা বন্ধ করা হয়েছে। এর কারণ হলো এটি অনুঘটক রূপান্তরকারীকে (গাড়ির ধোঁয়া-কমানোর ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ) ধ্বংস করে এবং পরিবেশ দূষণ ও স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি হল সবচেয়ে পুরানো ধরনের রিচার্জেবল ব্যাটারি। গাড়ি, নৌকা প্রভৃতি যানবাহনে সাধারণভবে যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয় সেটি লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি থেকে উৎপন্ন হয়। এই ব্যাটারিগুলি অন্যান্য ব্যাটারির চেয়ে ভারী, তবে উচ্চ মাত্রায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে এবং তুলনামূলকভাবে সস্তা। সীসার যৌগগুলি মানবদেহের পক্ষে ক্ষতিকর। তার কারণ এটি লোহা এবং অন্যান্য ধাতুর পরিবর্তে আমাদের শরীরের অন্যান্য পরমাণুর সাথে আবদ্ধ হয়। এর ফলে আমাদের শরীর অসুস্থ হতে পারে। সময়ে যদি চিকিৎসা না করানো হয় তবে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি প্রাণঘাতী না হলেও, সীসা অনেক সময় আমাদের আচরণে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন ঘটায়। যার মধ্যে রয়েছে নতুন কিছু শেখার অক্ষমতা এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ইউরেনিয়াম দেখতে রূপালী-সাদা রঙের। তবে ইউরেনিয়াম কখনো কখনো দেখতে সামান্য নীল রঙেরও হতে পারে। এটি একটি ভারী ধাতব পদার্থ। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে ইউরেনিয়ামের ধাতুটির নামকরণ করা হয়েছিলো ইউরেনাস গ্রহের নামানুসারে। এই গ্রহটি ১৭৮১ সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্শেল আবিষ্কার করেছিলেন। * ইউরেনিয়াম হল পর্যায় সারণীর ৯২তম মৌল। যা প্রাকৃতিকভাবে পৃথিবীতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পাওয়া পর্যায় সারণীর শেষ মৌল। * এক টন প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম ৪ কোটি কিলোওয়াট ঘন্টা বিদ্যুৎ তৈরি করতে পারে। এই একই পরিমাণ শক্তি ১৬,০০০ টন কয়লা বা ৮০,০০০ ব্যারেল তেলের সামগ্রী পোড়ালে পাওয়া যায়। * কলোরাডো মালভূমিতে বসবাসকারী আদি আমেরিকানরা উজ্জ্বল হলুদ রং তৈরি করতে ইউরেনিয়ামের খনিজ কার্নোটাইট ব্যবহার করত। * ইউরেনিয়াম কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বয়স মাপতে পারেন। সারা বিশ্বে মাটি এবং পাথরে ইউরেনিয়ামের খনিজ পাওয়া যায়। সারা বিশ্বে যে পরিমাণ রুপো আছে, ইউরেনিয়ামের পরিমাণ তার চেয়ে চল্লিশগুণ বেশি। অস্ট্রেলিয়ায় সবচেয়ে বেশি ইউরেনিয়ামের খনিজ মজুত রয়েছে। তবে কাজাখস্তান থেকে ইউরেনিয়ামের খনিজ সবচেয়ে বেশি খনন করা হয়েছে। ২০১৭ সালে প্রায় ২৩,৪০০ টন ইউরেনিয়াম উৎপাদন করা হয়েছিল। সমুদ্রের জলে ইউরেনিয়ামের ভান্ডার প্রচুর। বিজ্ঞানীরা হিসাব কষে দেখেছেন এর পরিমাণ প্রায় ৪৬ লক্ষ টন। ইউরেনিয়াম সাধারণত পারমাণবিক চুল্লিতে বিদ্যুৎ তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। পারমাণবিক অস্ত্রেও ইউরেনিয়াম কাজে লাগে। খুব পুরানো পাথরের বয়স পরীক্ষা করতেও ইউরেনিয়াম ব্যবহার করা হয়। আগে ইউরেনিয়াম যৌগ কাচে হলুদ রঙ করার জন্য ব্যবহৃত হত, যদিও এই ধরনের ব্যবহার আজকাল বিরল। ১৯১২ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গবেষক রোমান আমলের ইউরেনিয়াম প্রলেপ লাগানো উপকরণ খুঁজে পেয়েছেন। যেখানে অতিবেগুনী রশ্মির উপস্থিতিতে সবুজ আলোর দরকার পড়ে সেখানে ইউরেনিয়ামের যৌগ ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন "ভ্যাসলিন গ্লাস" এর ক্ষেত্রে এর ব্যবহার দেখা যায়। ইউরেনিয়াম খুব ভারী পদার্থ। এটি এতই ভারী যে বর্ম-ভেদকারী আর্টিলারি বুলেটে ইউরেনিয়ামের ব্যবহার দেখা যায়। বিশুদ্ধ ইউরেনিয়াম আগুনে ফেটে যেতে পারে। যেসব যৌগে ইউরেনিয়াম থাকে সেইসব যৌগগুলি সবই বিষাক্ত। ইউরেনিয়াম একটি তেজস্ক্রিয় ধাতু, তাই এর সংস্পর্শে ক্যান্সার হতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} লোহা দেখতে ধূসর আভাযুক্ত চকচকে এবং ধাতব। এটি কঠিন এবং ভারী। বায়ুর অক্সিজেনের সংস্পর্শে বিক্রিয়া করলে এর রঙ লালচে বাদামী হয়ে যায়। তোমরা হয়তো জানো একে মরিচা পড়া বলে। লোহা সাধারণ অবস্থায় একটি কঠিন পদার্থ। একে গলাতে গেলে অনেক তাপমাত্রার দরকার হয়। প্রায় দেড় হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এটি গলে তরল হয়ে যায়। এই তাপমাত্রা মোমবাতির শিখার উষ্ণতম অংশের চেয়েও বেশি। তাই লোহার টুকরো জোড়া দিতে এটি গলানোর জন্য প্রকৌশলীদের একটি টর্চ ব্যবহার করতে হয়। যার নাম ওয়েল্ডিং টর্চ। এই ওয়েল্ডিং টর্চ লোহা গলিয়ে দিয়ে লোহার টুকরো দুটিকে একসাথে আটকে রাখতে সাহায্য করে। লোহা গলে গেলে তার রঙ লাল হয়ে যায়। সেই সময় এটি আক্ষরিক অর্থে 'লাল গরম' লোহা। লোহা প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের কাছে পরিচিত একটি ধাতু। মনে করা হয় যে, অন্তত পাঁচ হাজার বছর ধরে মানুষ লোহা ব্যবহার করে আসছে। পঞ্চাদশ শতাব্দীর প্রথমদিকে আকরিক থেকে লোহা তৈরির চুল্লি উদ্ভাবিত হয়। তবে এর অনেক বছর পরে ১৮৫৫ সালে ইস্পাত তৈরির চুল্লি উদ্ভাবিত হয়েছে। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে আধুনিক ইংরেজি শব্দ আয়রন iron এসেছে পুরনো ইংরেজি শব্দ isærn থেকে, এটি আবার ইন্দো-ইউরোপীয় শব্দ থেকে এসেছে। যার অর্থ "শক্তিশালী ধাতু" বা "পবিত্র ধাতু"। প্রাচীনকালে যা কিছু শক্তিশালী তাই পবিত্র বলে বিবেচিত হতো। কিছু ভাষাবিদ মনে করেন, আকাশ থেকে উল্কাপাতে যে লোহা পড়েছিল তার ব্যবহার মানুষ প্রথম করে। তখন তারা মনে করত দেবতাদের দ্বারা ঐ লোহা পাঠানো হয়েছে। তাই "পবিত্র ধাতু" শব্দের উৎপত্তি সেখান থেকে এসেছে। কিন্তু অন্যদের মতে এটি "শক্তিশালী ধাতু" শব্দটি থেকে এসেছে কারণ লোহা ব্রোঞ্জের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। এটি লৌহ যুগের আগের থেকেই ব্যবহৃত হতো। * সুপারনোভা তৈরি হওয়ার আগে বিশাল নক্ষত্রগুলিতে লোহা তৈরি হয়। * পৃথিবীর ভূত্বকে প্রাচুর্যের দিক থেকে অ্যালুমিনিয়ামের পরে লোহা হলো দ্বিতীয় ধাতু। * পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রটি ভূগর্ভস্থ গলিত লোহার চলাচলের জন্য তৈরি হয়। পৃথিবীর ভূত্বকে লোহার পরিমাণ প্রায় শতকরা পাঁচ ভাগ। পৃথিবীর ভূখণ্ডের একটি বড় অংশ লোহা তৈরি করে। লোহা উল্কাপিণ্ড থেকেও আসে। লোহা হিমোগ্লোবিনের একটি অপরিহার্য অংশ, যা আমাদের লাল রক্ত ​​​​কোষে অক্সিজেন বহন করে। লোহা উদ্ভিদের ক্লোরোফিল উৎপাদনেও সাহায্য করে। আয়রন সালফেট (FeSO4) যৌগ তৈরি করতে লোহা ব্যবহৃত হয়। লোহার এই যৌগটি রক্তাল্পতার চিকিৎসায় ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। কিছু লোহা যৌগের বেশি মাত্রায় সংস্পর্শে এলে সেটি শরীরের জন্য বিপজ্জনক। আমাদের দেহের অন্ত্র খুব বেশি পরিমাণ লোহা শোষণ করতে পারে না। তাই লোহার বিষক্রিয়া তখনই ঘটে যখন খুব বেশি মাত্রায় লোহা আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। তখন আমাদের শরীরের অন্ত্রগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। লোহার বড় টুকরো মাথায় পড়লে সেটিও খুব বিপজ্জনক হতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ==কার্বন দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে কার্বন কেমন দেখতে সেটি নির্ভর করে এর অণুর আকৃতির উপর। কার্বনের অনেক রূপ রয়েছে। এজন্য এই বহুরূপগুলিকে কে বহুরূপতা বলে। এর বহু রূপের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কয়লা, হীরা, গ্রাফাইট ইত্যাদি। এদেরকে সাধারণত খনি থেকে সংগ্রহ করা হয়। কার্বনের সবচেয়ে আলোচিত রূপ হলো হীরা। হীরা দেখতে পরিষ্কার কিন্তু খুব চকচকে। এটি অত্যন্ত মূল্যবান এবং প্রকৃতিতে পাওয়া পদার্থগুলির মধ্যে কঠিনতম পদার্থ। মোজ স্কেলে এর কাঠিন্য মাত্রামান ১০। কার্বনের অন্যান্য রূপ থেকে নিম্নমানের হীরা তৈরি করা যায়। হীরা আমাদের জানা কয়েকটি পদার্থের মধ্যে একটি যার মধ্য দিয়ে খুব ভালভাবে তাপ সঞ্চালন করতে পারে কিন্তু বিদ্যুৎ সঞ্চালন করতে পারে না। কার্বনের সুপরিচিত রূপ হলো গ্রাফাইট। এটি পেন্সিলে ব্যবহৃত হয়। গ্রাফাইট দেখতে ধূসর কালো রঙের এবং খুব নরম। মোজ স্কেলে এর কাঠিন্য মাত্রামান প্রায় ১। কার্বন কবে আবিষ্কৃত হয়েছিল তা সঠিকভাবে বলা যায় না। প্রাগৈতিহাসিক মানুষেরা কার্বনের কথা জানত। তারা কাঠ-কয়লা রূপে একে ব্যবহার করত। ==কার্বন নামটি কোথা থেকে এসেছে ইংরেজি কার্বন নামটি ল্যাটিন শব্দ কার্বো থেকে এসেছে, যার অর্থ কাঠ-কয়লা। * সব মৌলের চেয়ে কার্বনের গলনাঙ্ক সর্বোচ্চ। এর গলনাঙ্ক ৩৬৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। * বিজ্ঞানের পরিচিত বেশিরভাগ অণুতেই কার্বন থাকে। * কার্বন হল বেশিরভাগ বা সমস্ত জীবন্ত বস্তুর চারটি প্রধান মৌলিক পদার্থের মধ্যে একটি। অন্য তিনটি হলো হাইড্রোজেন, অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেন। * যখন কার্বনকে খুব উচ্চ তাপমাত্রায় উত্তপ্ত করা হয় তখন এটি উদ্বায়ী পদার্থে রূপান্তরিত হতে পারে অর্থাৎ সরাসরি কঠিন থেকে গ্যাসে পরিবর্তিত হয়। অনেক জায়গাতেই কার্বন পাওয়া যায়। হীরা, গ্রাফাইট, কয়লা এবং খনিজ তেল সবই কার্বন দিয়ে তৈরি। কার্বন সমস্ত জীবন্ত বস্তুতে এবং জৈব অণু যেমন চর্বি এবং চিনিতেও থাকে। কার্বন ডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড এবং অন্যান্য যৌগের অংশ হিসাবে বায়ুমণ্ডলে কার্বন পাওয়া যায়। রসায়নের একটি শাখা হলো জৈব রসায়ন। এই শাখায় কার্বন যৌগগুলি নিয়ে অধ্যয়ন করা হয়। কিছু বিজ্ঞানীর অনুমান যে, কার্বন ছাড়া জীবন একেবারেই সম্ভব নয়। তবে কেউ কেউ মনে করেন সিলিকন মৌলের উপর ভিত্তি করেও জীবন সম্ভব। কার্বন বিভিন্ন রূপে প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হয়। এদের মধ্যে হীরা, গ্রাফাইট, কাঠ-কয়লা, কোক, গ্যাস-কার্বন প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। হীরা সাধারণত রত্ন হিসাবে এবং কাচ কাটবার কাজে ব্যবহৃত হয়। হীরা এত শক্ত হয় যে, কাচ কাটতে হীরার তৈরি ব্লেড ব্যবহৃত হয়। তবে এই ব্লেডগুলি খুব ব্যয়বহুল। গ্রাফাইট আসলে কার্বন। গ্রাফাইট খুবই নরম হয়। আমরা যে পেন্সিলের সাহায্যে কাগজে লিখি, তাতে গ্রাফাইট থাকে। অনেক প্রকারের তড়িৎ-কোষের তড়িৎদ্বার হিসাবে গ্রাফাইট খণ্ডের ব্যবহার আছে। পারমাণবিক চুল্লীতে গ্রাফাইট দণ্ড ব্যবহৃত হয়। তেলের সঙ্গে গ্রাফাইটের গুঁড়ো মিশিয়ে ঘর্ষণরোধক পিচ্ছিলকারক পদার্থ তৈরি করা যায়। বহু যন্ত্রপাতিতে ঘর্ষণরোধক হিসেবে এর ব্যবহার দেখা যায়। লোহার আকরিক থেকে অক্সিজেনকে আলাদা করতে লোহা গলানোর চুল্লিতে কার্বন ব্যবহার করা হয়। লোহা তৈরিতে প্রচুর কার্বন ব্যবহৃত হয়। চুল্লিতে ঢালাই লোহার সঙ্গে কার্বন মিশিয়ে গরম করা হলে ইস্পাত তৈরি হয়। কার্বন যখন হাইড্রোজেনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে তখন এটি একটি 'হাইড্রোকার্বন' নামে জৈব অণু গঠন করে। হাইড্রোকার্বন জৈব যৌগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এগুলি শক্তি এবং জ্বালানীর জন্য ব্যবহৃত হয়। পেট্রোলিয়ামজাত গ্যাস রান্নার জ্বালানী হিসাবে ব্যবহার হয়। যানবাহনকে শক্তি দিতে পেট্রোলিয়ামজাত পদার্থ কাজে লাগে। এগুলি সবই কার্বন ও হাইড্রোজেন দিয়ে তৈরি হাইড্রোকার্বন। কার্বন কখনও কখনও "সক্রিয় কার্বন" হিসাবে পরিস্রাবণ পদ্ধতিতে ব্যবহার হয়। সক্রিয় কার্বন জলের অবাঞ্ছিত পদার্থ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। গ্রাফিন নামক এক ধরণের পাতলা কার্বনের পাত তৈরিতে কার্বন কাজে লাগে। বিজ্ঞানীদের আশা, গ্রাফিন ভবিষ্যতে কম্পিউটার তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কার্বন নিজেই তুলনামূলকভাবে নিরাপদ। তবে কার্বনযুক্ত কালো ধোঁয়ায় শ্বাস নেওয়া আমাদের ফুসফুসের পক্ষে ক্ষতিকর। কার্বন থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড তৈরি হয়। আর এই কার্বন ডাই অক্সাইড বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য দায়ী। তাই কার্বনের এই যৌগটি বিপজ্জনক বৈকি। হাইড্রোকার্বনের যৌগের অসম্পূর্ণ দহনে কার্বন মনোক্সাইড নিঃসরণ হয়, যা খুবই বিপজ্জনক। তার কারণ হলো এটি আমাদের দেহের রক্তের হিমোগ্লোবিনকে অক্সিজেন নিতে বাধা দেয়। তাই কার্বন মনোক্সাইডের উপস্থিতিতে শ্বাস নেওয়া বিপজ্জনক। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} হৃৎপিণ্ড হল আপনার বক্ষে অবস্থিত জীবনদানকারী, চির-স্পন্দিত পেশী। গর্ভের ভেতরে ভ্রূণ অবস্থা থেকে মৃত্যু পর্যন্ত এই স্পন্দন চলতে থাকে। গড় মানুষের হৃৎপিণ্ড প্রায় ৩০ কোটি বার স্পন্দিত হয়; এটি কখনই বিশ্রাম নেয় না, দুটি স্পন্দনের মধ্যে একটি সেকেন্ডের একটি ভগ্নাংশ বিরতি নেওয়া ছাড়া চলা বন্ধ করে না। ৮০ বছর বয়সে, একজন ব্যক্তির হৃৎপিণ্ড দিনে গড়ে ১০০,০০০ বার স্পন্দিত হতে থাকবে। অনেকে বিশ্বাস করেন যে মানব শরীরে প্রথম কার্যকরী হয়ে ওঠা অঙ্গ হল হৃৎপিণ্ড। গর্ভধারণের কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই হৃৎপিণ্ড শরীরে পুষ্টি সরবরাহের কাজ শুরু করে, যদিও তখন ভ্রূণের আকার এই পৃষ্ঠায় একটি বড় অক্ষরের চেয়ে বড় নয়। হৃদপিন্ডের প্রাথমিক কাজ হল ধমনী, কৈশিকনালী এবং শিরার মাধ্যমে সারা শরীরে রক্ত ​​পাম্প করা। একটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীর জুড়ে আনুমানিক ৬০,০০০ মাইল রক্তনালী আছে। রক্ত অক্সিজেন, পুষ্টি, রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, হরমোন পরিবহন করে এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজও করে। হৃৎপিণ্ড হল সেই পাম্প যা রক্ত ​​সঞ্চালনকে সঠিক রাখে। আমেরিকানদের আজ তাদের হৃদযন্ত্র এবং সংবহনতন্ত্রের যত্ন নেওয়ার জন্য অনেকগুলি বিকল্প রয়েছে। চিকিৎসা প্রযুক্তির সম্প্রসারণ এটাকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। এই অধ্যায়টি হৃৎপিণ্ড এবং তার অনেক অংশকে উৎসর্গ করা হয়েছে। হৃৎপিণ্ড হল হাতের মুষ্টির আকারের একটি ফাঁপা, পেশীবহুল অঙ্গ। এটি বারবার, ছন্দবদ্ধ সংকোচনের মাধ্যমে রক্তনালীগুলির সাহায্যে সারা দেহে রক্ত ​​পরিবহন করে। হৃৎপিণ্ড হৃৎপেশী দ্বারা গঠিত, সেগুলি অনৈচ্ছিক পেশী কলা যা শুধুমাত্র এই অঙ্গের মধ্যেই পাওয়া যায়। ইংরেজির "কার্ডিয়াক কার্ডিওলজির মত) শব্দের অর্থ "হৃদয়ের সাথে সম্পর্কিত" এবং গ্রীক শব্দ কার্ডিয়া থেকে সেটি এসেছে হৃৎপিণ্ড" বোঝানোর জন্য। এটি চারটি কক্ষযুক্ত, এতে দুটি পাম্প রয়েছে এবং এটি দুই ফুসফুসের মধ্যবর্তী বক্ষ গহ্বরে অবস্থিত। হৃৎপেশী স্ব-উত্তেজক, যার অর্থ এটির নিজস্ব পরিবাহী ব্যবস্থা রয়েছে। এটি কঙ্কালের পেশীর বিপরীতধর্মী, সেগুলির জন্য হয় সচেতন নয়তো প্রতিবর্তী স্নায়বিক উদ্দীপনা প্রয়োজন। হৃৎপিণ্ডের ছন্দবদ্ধ সংকোচন স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘটে, যদিও ব্যায়াম বা বিপদের ধারণার মতো স্নায়বিক বা হরমোনের প্রভাব দ্বারা এর কম্পাঙ্ক বা হৃদস্পন্দন পরিবর্তিত হতে পারে। এন্ডোকার্ডিয়াম হল হৃৎপিণ্ডের সবচেয়ে ভেতরের আস্তরণ যা কিছু স্থানে একটি মসৃণ ঝিল্লি তৈরি করেছে এবং অন্য স্থানে (প্রধানত নিলয় বা নিম্ন পাম্পিং চেম্বার) একটি ছিদ্রযুক্ত এবং ট্র্যাবেকুলেটেড (বাম নিলয়ে পেশীর গুচ্ছ বা খণ্ড থাকে যা নিলয় গহ্বরে প্রসারিত হয়, একে ট্র্যাবেকুলেশন বলে) পৃষ্ঠের সমন্বয়ে গঠিত এন্ডোথেলিয়াল কোষ নিয়ে গঠিত। মায়োকার্ডিয়াম হৃৎপিণ্ডের পেশীবহুল কলা। মায়োকার্ডিয়াম বিশেষ হৃৎপেশী কোষ দ্বারা গঠিত যা শরীরের অন্য কোথাও কোন পেশী কলা কোষে দেখা যায় না। হৃৎপেশী, অন্যান্য পেশীগুলির মতো, সংকুচিত হতে পারে এবং এটি স্নায়ুর মতো বিদ্যুৎ পরিবহনও করতে পারে। করোনারি ধমনী দ্বারা মায়োকার্ডিয়ামে রক্ত ​​সরবরাহ করা হয়। যদি এই ধমনীগুলিতে এথেরোস্ক্লেরোসিস (ধমনীর দেয়ালে এবং তার উপর চর্বি, কোলেস্টেরল এবং অন্যান্য পদার্থ জমা হওয়া) এবং/অথবা থ্রম্বোসিস হয়ে থাকে, তাহলে হৃৎপিণ্ডে ইস্কেমিয়ার (অক্সিজেনের অভাব) কারণে হৃৎশূল (অ্যানজাইনা পেক্টোরিস) বা হৃৎপেশীর রক্তাভাব (মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন) হতে পারে। হৃৎপিণ্ডের সঠিকভাবে সংকোচন করতে ব্যর্থ হওয়াকে (বিভিন্ন কারণে) হৃৎপিণ্ডের অকৃতকার্যতা (হার্ট ফেলিওর) বলা হয়, এর কারণে শরীরে তরল জমে যায়, শোথ (ইডিমা ফুসফুসীয় শোথ, বৃক্কের অকার্যকারিতা (রেনাল ফেলিওর যকৃতের বৃদ্ধি (হেপাটোমেগালি) ইত্যাদি হতে পারে এবং স্বল্পায়ু ও অসুস্থ জীবনের দিকে পরিচালিত করে। মায়োকার্ডিয়ামের পাশের সবচেয়ে বাইরের স্তরটি এপিকার্ডিয়াম নামে পরিচিত। এটি এন্ডোকার্ডিয়াম এবং মায়োকার্ডিয়ামের পরে বাইরের স্তর যা সংযোজক কলা এবং চর্বির একটি পাতলা স্তর নিয়ে গঠিত। পেরিকার্ডিয়াম হল পুরু, ঝিল্লিযুক্ত থলি যা হৃৎপিণ্ডকে ঘিরে থাকে। এটি হৃৎপিণ্ডকে পিচ্ছিল রাখে এবং তাকে রক্ষা করে। পেরিকার্ডিয়ামে দুটি স্তর রয়েছে: তন্তুযুক্ত পেরিকার্ডিয়াম এবং সিরাস পেরিকার্ডিয়াম। সিরাস পেরিকার্ডিয়াম দুটি স্তরে বিভক্ত; এই দুই স্তরের মাঝখানে একটি স্থান আছে যাকে পেরিকার্ডিয়াল গহ্বর বলে। হৃৎপিণ্ডে চারটি প্রকোষ্ঠ রয়েছে, তার মধ্যে দুটি হল অলিন্দ (অ্যাট্রিয়াম) এবং বাকি দুটি নিলয় (ভেন্ট্রিকল)। অলিন্দ আকারে ছোট এবং পাতলা দেওয়ালযুক্ত হয়, অন্যদিকে নিলয়গুলি বড় এবং অনেক শক্তিশালী। হৃদপিণ্ডের দুপাশে দুটি অলিন্দ থাকে। দক্ষিণ অলিন্দে যে রক্ত ​​আসে তাতে অক্সিজেনের পরিমান খুব কম থাকে। বাম অলিন্দের রক্ত ​​থাকে অক্সিজেনযুক্ত এবং সেই রক্ত সারা শরীরে পরিবাহিত হয়। দক্ষিণ অলিন্দ উর্ধ্ব মহাশিরা (সুপিরিয়র ভেনা কাভা) এবং নিম্ন মহাশিরা (ইনফিরিয়র ভেনা কাভা) থেকে অক্সিজেন বিহীন দূষিত রক্ত ​​গ্রহণ করে। অন্যদিকে বাম অলিন্দ বাম এবং দক্ষিণ ফুসফুসীয় শিরা থেকে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​গ্রহণ করে। হৃৎপিণ্ডে নিরবচ্ছিন্নভাবে শিরার মাধ্যমে রক্ত প্রবাহ করতে দিয়ে অলিন্দ প্রাথমিকভাবে সঞ্চালনে সাহায্য করে, যার ফলে বাধাপ্রাপ্ত শিরাস্থ প্রবাহের জড়তা প্রতিরুদ্ধ হয়। এটি না করলে নিলয়ের প্রতিটি সংকোচনে (সিস্টোল) এই জড়তা ঘটে যেত। নিলয় হল হৃৎপিণ্ডের একটি প্রকোষ্ঠ যে অলিন্দ থেকে রক্ত ​​সংগ্রহ করে এবং হৃৎপিন্ড থেকে তা বার করে দেয়। দুটি নিলয় আছে: দক্ষিণ নিলয় ফুফফুসীয় ধমনীতে রক্ত ​​​​পাঠায়, যেটি ফুফফুসীয় বর্তনীর মাধ্যমে এই রক্ত ​​​​গ্রহণ করে, এবং বাম নিলয় শরীরের বাকি অংশে রক্ত সঞ্চালনের জন্য মহাধমনীর মধ্যে রক্ত ​​পাম্প করে। নিলয়ের গাত্র দেওয়াল অলিন্দের চেয়ে পুরু, এবং তাই উচ্চতর রক্তচাপ তৈরি করতে পারে। বাম এবং দক্ষিণ নিলয়ের মধ্যে তুলনা করলে, বাম নিলয়ের দেয়াল বেশি পুরু কারণ এটিকে পুরো শরীরে রক্ত ​​পাম্প করতে হয়। এই কারণে অনেকেরই ভুল ধারণা আছে যে হৃৎপিণ্ড শরীরের বাম দিকে থাকে। আন্তঃনিলয় পর্দা বা ইন্টার ভেন্ট্রিকুলার সেপ্টাম (ভেন্ট্রিকুলার সেপ্টাম, যা গঠনের সময় সেপ্টাম ইনফেরিয়াস) হল একটি পুরু প্রাচীর যা হৃৎপিণ্ডের নিচের প্রকোষ্ঠদুটিকে (নিলয়) একে অপরের থেকে আলাদা করে। নিলয়ের পর্দাটি পিছনের দিকে এবং ডান দিকে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং দক্ষিণ নিলয়ের দিকে বেঁকে গেছে। এর বৃহত্তর অংশ পুরু ও পেশীবহুল এবং এটি পেশীবহুল নিলয় পর্দা গঠন করেছে। এর উপরের এবং পিছনের অংশ, যা দক্ষিণ অলিন্দের নিচের অংশ এবং ডান নিলয়ের উপরের অংশ থেকে মহাধমনী উপপ্রকোষ্ঠকে আলাদা করে রেখেছে, সেটি পাতলা ও তন্তুযুক্ত এবং সেটিকে ঝিল্লিযুক্ত নিলয় পর্দা বলা হয়। অলিন্দ নিলয়ের সংযোগস্থলে দুটি অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার (এভি) একমুখী কপাটিকা অবস্থিত, যারা নিশ্চিত করে যে শুধুমাত্র অলিন্দ থেকে নিলয়ে রক্ত ​​প্রবাহিত হবে, অন্যভাবে নয়। হৃৎপিণ্ড থেকে বেরিয়ে যাওয়া দুটি ধমনীতে দুটি সেমিলুনার (এসএল) বা অর্ধচন্দ্রাকার কপাটিকা আছে; তারা রক্তকে নিলয়ের মধ্যে ফিরে আসতে বাধা দেয়। হৃৎস্পন্দনে যে শব্দ শোনা যায় তা হল হৃদপিণ্ডের কপাটিকাগুলির বন্ধ হওয়ার শব্দ। দক্ষিণ এভি কপাটিকাকে ত্রিপত্রক কপাটিকা বা ট্রাইকাসপিড ভালভও বলা হয় কারণ এতে তিনটি পত্র রয়েছে। এটি দক্ষিণ অলিন্দ এবং দক্ষিণ নিলয়ের মধ্যে অবস্থিত। প্রসারণের সময় (ডায়াস্টোল) হৃৎপিণ্ড শিথিল হলে ত্রিপত্রক কপাটিকা দক্ষিণ অলিন্দ থেকে দক্ষিণ নিলয়ে রক্ত ​​প্রবাহিত হতে দেয়। যখন হৃৎপিণ্ড সংকুচিত হতে শুরু করে, তখন হৃৎপিণ্ড সিস্টোল নামক একটি পর্যায়ে প্রবেশ করে এবং অলিন্দ রক্তকে নিলয়ে ঠেলে দেয়। তখন, নিলয় সংকুচিত হতে শুরু করে এবং হৃৎপিণ্ডের ভিতরে রক্তচাপ বেড়ে যায়। যখন নিলয়ের চাপ অলিন্দের চাপের চেয়ে বেশি হয়, ত্রিপত্রক কপাটিকা বন্ধ হয়ে যায়। বাম এভি কপাটিকাকে দ্বিপত্রক কপাটিকা বা বাইকাসপিড ভালভও বলা হয় কারণ এতে দুটি পত্র রয়েছে। এটি মিট্রাল ভালভ নামেও পরিচিত কারণ এটি দেখতে খ্রিস্টীয় ধর্মাধ্যক্ষের মিট্রে (উপাসনা মুকুট) এর মত হয়। এই কপাটিকা বাম নিলয়ের রক্তকে বাম অলিন্দে প্রবাহিত হতে বাধা দেয়। যেহেতু এটি হৃদপিণ্ডের বাম দিকে আছে, এটিকে অবশ্যই প্রচুর ধকল এবং চাপ সহ্য করতে হয়; এই কারণেই এটি শুধুমাত্র দুটি পত্র দিয়ে তৈরি, কারণ সহজ প্রক্রিয়াতে ত্রুটির ঝুঁকি কম থাকে। সেমিলুনার ভালভ নামে আরও দুটি কপাটিকা রয়েছে। তাদের পত্রগুলি অর্ধ চন্দ্রের মত। ফুসফুসীয় সেমিলুনার ভালভ দক্ষিণ নিলয় এবং ফুসফুসীয় শাখার মধ্যে অবস্থিত। মহাধমনী সেমিলুনার ভালভ বাম নিলয় এবং মহাধমনীর মধ্যে অবস্থিত। চোর্ডে টেন্ডিনা নামক সংযোজক কলা প্যাপিলারি পেশীগুলির সাথে সংযুক্ত থাকে যা কপাটিকাকে আরও ভালভাবে ধরে রাখতে টান সৃষ্টি করে। প্যাপিলারি পেশী এবং চোর্ডে টেন্ডিনা একত্রে, উপ-কপাটিকা যন্ত্রপাতি হিসাবে পরিচিত। এদের কাজ হল কপাটিকাগুলিকে বন্ধ করার সময় অলিন্দের মধ্যে তাদের স্থানচ্যুত হওয়া থেকে বিরত রাখা। কপাটিকা খোলা এবং বন্ধ করার উপর এদের কোন প্রভাব নেই। এটি সম্পূর্ণরূপে কপাটিকা জুড়ে চাপ নতিমাত্রা দ্বারা সৃষ্ট হয়। হৃৎপিণ্ডের সবচেয়ে সাধারণ জন্মগত অস্বাভাবিকতা দেখা যায় ত্রিপত্রক কপাটিকা বা ট্রাইকাসপিড মহাধমনী কপাটিকায়। অস্বাভাবিক অবস্থায়, মহাধমনী কপাটিকায় তিনটির জায়গায় দুটি পত্র থাকে। এই অবস্থা প্রায়শই নির্ণয় করা যায় না যতক্ষণ না তার ক্যালসিফিক অ্যাওর্টিক স্টেনোসিসের (ক্যালসিয়াম জমা) প্রকাশ ঘটে। সাধারণত অস্বাভাবিক কপাটিকাযুক্ত ৪০ বা ৫০ বছরের রোগীদের মধ্যে অ্যাওর্টিক স্টেনোসিস দেখা যায়, স্বাভাবিক কপাটিকাযুক্ত ব্যক্তিদের তুলনায় গড়ে ১০ বছর আগে। বাতজ্বরের আরেকটি সাধারণ জটিলতা হল মিট্রাল কপাটিকা পুরু হওয়া এবং স্টেনোসিস (আংশিক আবদ্ধ)। বাতজ্বরে আক্রান্ত রোগীদের জন্য দাঁতের কোন কাজ করার আগে দাঁতের ব্যাকটেরিয়া এন্ডোকার্ডাইটিস প্রতিরোধের জন্য প্রতিরোধমূলকভাবে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। না হলে দাঁত থেকে ব্যাকটেরিয়া রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডে প্রবেশ করে এবং হৃৎপিণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত কপাটিকায় বাসা বাঁধে। মহাধমনী কপাটিকা একটি অর্ধচন্দ্রাকার কপাটিকা, তবে এটিকে ত্রিপত্রক কপাটিকা বলা যায় কারণ এটির নিয়মিত তিনটি "পত্র" বা "অর্ধচন্দ্রাকার" কপাটিকা রয়েছে এবং এটিকে বাম অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার কপাটিকার সাথে বিভ্রান্ত করা উচিত নয়, যাকে সাধারণত মিট্রাল কপাটিকা বলা হয় এবং সেটি দুটি কাসপিডাল কপাটিকার মধ্যে একটি। যদিও প্রথমে হৃৎপিণ্ডের ডান পাশ দিয়ে এবং তারপর বাম পাশ দিয়ে রক্তের প্রবাহ বর্ণনা করা সুবিধাজনক, এটি উপলব্ধি করা গুরুত্বপূর্ণ যে উভয় অলিন্দ একই সময়ে সংকুচিত হয় এবং উভয় নিলয় একই সময়ে সংকুচিত হয়। হৃৎপিণ্ড দুটি পাম্প হিসাবে কাজ করে, একটি ডানদিকে এবং একটি বাম দিকে, দুটি একই সাথে কাজ করে। ডান দিকের পাম্প ফুসফুসে বা ফুসফুসীয় সঞ্চালনে রক্ত ​​​​পাঠায় এবং একই সময়ে বাম দিকের পাম্প শরীরের বাকি অংশে বা সিস্টেমিক সঞ্চালনে রক্ত ​​​​পাঠায় করে। সিস্টেমিক সঞ্চালনের দূষিত রক্ত (অক্সিজেন বিহীন) উর্ধ্ব এবং নিম্ন মহাশিরার মাধ্যমে দক্ষিণ অলিন্দে প্রবেশ করে। দক্ষিণ অলিন্দ সংকুচিত হয় এবং রক্তকে ত্রিপত্রক কপাটিকার (ডান অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার ভালভ) মাধ্যমে দক্ষিণ নিলয়ে পাঠিয়ে দেয়। দক্ষিণ নিলয় সংকুচিত হয় এবং ফুসফুসীয় অর্ধচন্দ্রাকার কপাটিকার মাধ্যমে ফুসফুসীয় শাখায় এবং ফুসফুসীয় ধমনীতে রক্ত ​​​​প্রবাহিত করে। এটি রক্তকে ফুসফুসে নিয়ে যায় যেখানে রক্ত ​​কার্বন ডাই অক্সাইড থেকে মুক্ত হয় এবং অক্সিজেনের নতুন সরবরাহ পায়। নতুন রক্ত ​​ফুসফুসীয় শিরার মাধ্যমে বাম অলিন্দে বাহিত হয়। বাম অলিন্দ তখন সংকুচিত হয় এবং বাম অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার দ্বিপত্রক বা মিট্রাল কপাটিকার মাধ্যমে বাম নিলয়ে রক্ত ​​​​প্রবাহিত করে। বাম নিলয় সংকুচিত হয়ে ধমনীর অর্ধচন্দ্রাকার কপাটিকার মাধ্যমে রক্তকে উর্ধ্ব মহাধমনীতে পাঠিয়ে দেয়। তারপরে এটি শাখা ধমনীতে বিভক্ত হয়ে শরীরের সমস্ত অংশে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত ​​বহন করে নিয়ে যায়। শাখাধমনী থেকে রক্ত এক বা একাধিক কৈশিকনালীর মধ্যে প্রবেশ করে। কৈশিকনালীর দেওয়ালগুলি এতই পাতলা এবং ভঙ্গুর যে রক্তকণিকাগুলি কেবলমাত্র একটি শ্রেণীতে যেতে পারে। কৈশিকনালীর ভেতরে, অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের বিনিময় ঘটে। কৈশিকনালীর অভ্যন্তরে লোহিত রক্তকণিকাগুলি তাদের অক্সিজেন ছেড়ে দেয় যা প্রাচীরের মধ্য দিয়ে গিয়ে পার্শ্ববর্তী কলাতে পৌঁছোয়। কলাগুলি তারপরে কার্বন ডাই অক্সাইডের মত বর্জ্য নির্গত করে, যা পরে প্রাচীরের মধ্য দিয়ে গিয়ে লোহিত রক্তকণিকায় পৌঁছোয়। জীবন চলমান রাখার জন্য সংবহনতন্ত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটির সঠিক কার্যকারিতা সমস্ত কোষে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহের জন্য দায়ী, সেইসাথে কার্বন ডাই অক্সাইড ও বর্জ্য পণ্য অপসারণ, সর্বোত্তম পিএইচ বজায় রাখা, এবং অনাক্রম্যতন্ত্রের প্রোটিন এবং কোষের মত উপাদানগুলির গতিশীলতার জন্য দায়ী। উন্নত দেশগুলিতে, মৃত্যুর দুটি প্রধান কারণ হল মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (হৃদপিণ্ডের পেশীতে রক্ত ​​​​প্রবাহের অভাবের কারণে একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থা) এবং স্ট্রোক। বছরের পর বছর ধরে ধমনী ব্যবস্থার প্রতি সঠিক যত্ন না নিয়ে ধীরে ধীরে অবনতির সাথে আপস করার প্রত্যক্ষ ফলাফল এই দুটি অসুখ। ধমনী হল পেশীবহুল রক্তনালী যেগুলি হৃৎপিণ্ড থেকে দূষিত এবং বিশুদ্ধ উভয় রক্তই ​​বহন করে নিয়ে যায়। ফুসফুসীয় ধমনীগুলি দূষিত রক্ত ​​​​ফুসফুসে বহন করে নিয়ে যায় এবং সিস্টেমিক ধমনীগুলি শরীরের বাকি অংশে অক্সিজেনযুক্ত বিশুদ্ধ রক্ত ​​বহন করে। ধমনীগাত্রে পুরু প্রাচীর থাকে যা তিনটি স্তর নিয়ে গঠিত। ভেতরের স্তরটিকে বলা হয় এন্ডোথেলিয়াম, মাঝের স্তরটি বেশিরভাগ মসৃণ পেশী এবং বাইরের স্তরটি সংযোগকারী কলা। ধমনীর দেওয়াল পুরু হয় যাতে রক্ত ​​জোরের সঙ্গে প্রবেশ করলে দেওয়ালগুলি প্রসারিত হতে পারে। শাখাধমনী হল ছোট ধমনী যা ধমনী থেকে শুরু হয়ে কৈশিকনালী পর্যন্ত প্রসারিত। শাখাধমনীগুলির দেওয়াল পুরু মসৃণ এবং পেশীবহুল হয়। এই মসৃণ পেশীগুলি সংকোচন করতে সক্ষম (ধমনীনালীর সংকোচন ঘটায়) এবং শিথিল হতে পারে (ধমনীনালীর প্রসারণ ঘটায়)। এই সংকোচন এবং প্রসারণ রক্তচাপকে প্রভাবিত করে; যত রক্তনালী প্রসারিত হবে, রক্তচাপ তত কম হবে। শাখাধমনীগুলি খালি চোখে দৃশ্যমান। কৈশিকনালী দেহের নালীগুলির মধ্যে সবচেয়ে ছোট; তারা ধমনী এবং শিরাগুলিকে সংযুক্ত করে এবং কলার সাথে সবচেয়ে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত থাকে। তারা সারা শরীরে ছড়িয়ে আছে; তাদের মোট পৃষ্ঠ তলের ক্ষেত্রফল প্রায় ৬,৩০০ বর্গ মিটার। এই কারণে, কোনও কোষ কৈশিকনালী থেকে খুব বেশি দূরে থাকেনা, ৫০ মাইক্রোমিটার হল সর্বাধিক দূরত্ব। কৈশিকনালীগুলির দেওয়াল এন্ডোথেলিয়াম কোষের একক স্তর দিয়ে গঠিত, যা সমস্ত নালীর অভ্যন্তরীণ আস্তরণ। এই স্তরটি এতটাই পাতলা যে অক্সিজেন, জল এবং লিপিডের মত অণুগুলি ব্যাপন প্রক্রিয়ায় এর মধ্যে দিয়ে চলে যেতে পারে এবং কলায় প্রবেশ করতে পারে। কার্বন ডাই অক্সাইড এবং ইউরিয়ার মতো বর্জ্য পদার্থ শরীর থেকে অপসারণের জন্য ব্যাপন প্রক্রিয়ায় রক্তে ফিরে আসে। "কৈশিকনালীর আস্তরণ" হল সারা শরীর জুড়ে উপস্থিত কৈশিকনালীর জালিকা। এই আস্তরণ প্রয়োজন অনুসারে যে কোনও সময়ে "খোলা" এবং "বন্ধ" হতে পারে। এই প্রক্রিয়াটিকে স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণ বলা হয় এবং কৈশিক জালিকা সাধারণত যে কোনও সময় যে পরিমাণ রক্ত ​​ধরে রাখতে পারে তার ২৫% এর বেশি বহন করে না। শরীরের কোষ যত বেশি বিপাকীয়ভাবে সক্রিয় থাকে, তাদের কৈশিকনালীর মাধ্যমে তত বেশি পুষ্টি সরবরাহের প্রয়োজন হয়। শিরা হৃৎপিণ্ডে রক্ত ​​বহন করে নিয়ে যায়। ফুসফুসীয় শিরাগুলি হৃৎপিণ্ডে অক্সিজেনযুক্ত বিশুদ্ধ রক্ত ​​বহন করে আনে এবং সিস্টেমিক শিরাগুলি সারা শরীর থেকে দূষিত রক্ত ​​বহন করে হৃৎপিণ্ডে নিয়ে আসে। যে কোন সময়ে শরীরে রক্তের আয়তনের প্রায় ৭০% বহন করে শিরাস্থ প্রণালী। শিরার বাইরের দেওয়ালে ধমনীর মতই তিনটি স্তর রয়েছে, শুধুমাত্র ভিতরের স্তরে মসৃণ পেশীর অভাব আছে এবং বাইরের স্তরে কম সংযোজক কলা আছে। ধমনীর তুলনায় শিরার রক্তচাপ কম থাকে এবং হৃৎপিন্ডে রক্ত ​​ফিরিয়ে আনতে কঙ্কালের পেশীগুলির সাহায্যের প্রয়োজন হয়। মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা সৃষ্ট উল্টো প্রবাহ প্রতিরোধ করার জন্য বেশিরভাগ শিরায় একমুখী কপাটিকা থাকে যাকে ভেনাস কপাটিকা বলে। তাদের একটি পুরু কোলাজেন বাইরের স্তর রয়েছে, যা রক্তচাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং রক্ত একজায়গায় ​​জমে যাওয়া (ব্লাড পুলিং) বন্ধ করে। যদি একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকে বা দীর্ঘ দিন শয্যাশায়ী থাকে তবে রক্ত ​​শিরায় জমা হতে পারে এবং ভেরিকোজ শিরা হতে পারে। রক্ত নালীর ফাঁপা অভ্যন্তরীণ গহ্বর, যেখান দিয়ে রক্ত ​​​​প্রবাহিত হয়, তাকে লুমেন বলে। একটি পেশী স্তর শিরাগুলিকে সংকুচিত হতে সাহায্য করে, যার ফলে আরও রক্ত ​​​​সঞ্চালিত হয়। রক্তের প্রবাহে প্রবেশ পথ হিসাবে শিরাগুলিকে চিকিৎসাগতভাবে ব্যবহার করা হয়, পরীক্ষার উদ্দেশ্যে রক্তের নমুনা (ভেনিপাংচার) সংগ্রহ করা যায় এবং তরল, ইলেক্ট্রোলাইট, পুষ্টি এবং ওষুধ শরীরে প্রবেশ করানো যায় (অন্তঃশিরা চিকিৎসা)। উপশিরা হল একটি ছোট শিরা যা দূষিত রক্তকে কৈশিক নালীর আস্তরণ থেকে বৃহত্তর রক্তের শিরাগুলিতে ফিরতে সাহায্য করে, একমাত্র ফুসফুসীয় বর্তনীতে রক্ত ​​অক্সিজেনযুক্ত বা বিশুদ্ধ থাকে। উপশিরার দেওয়ালের তিনটি স্তর রয়েছে; এদের গঠন ধমনীর মতই কিন্তু তাদের মসৃণ পেশী কম থাকে, যার ফলে সেগুলি সূক্ষ্ম হয়। রক্ত প্রবাহের দ্বৈত সংবহন ব্যবস্থা বলতে উভচর, পাখি এবং স্তন্যপায়ী প্রাণীদের (মানুষ সহ) ফুসফুসীয় সঞ্চালন এবং সিস্টেমিক সঞ্চালনের পৃথক প্রক্রিয়াকে বোঝায়। বিপরীতে, মাছের সঞ্চালন ব্যবস্থা একক। উদাহরণস্বরূপ, প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের হৃৎপিণ্ড দুটি পৃথক পাম্প নিয়ে গঠিত, ডান দিকে দক্ষিণ অলিন্দ এবং নিলয় (যা দূষিত রক্তকে ফুসফুসীয় সঞ্চালনে পাঠায় এবং বাম দিকে বাম অলিন্দ এবং নিলয় (যা অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​পাম্প করে সিস্টেমিক সঞ্চালনে পাঠায়)। এক বর্তনীর রক্তকে ​​অন্য বর্তনীতে প্রবেশ করতে হলে হৃৎপিণ্ডের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। প্রতি মিনিটে দুই থেকে তিনবার শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালিত হয়। একদিনে, রক্ত ​​মোট ১৯,০০০ কিমি (১২,০০০ মাইল) বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উপকূল থেকে উপকূলের চারগুণ দূরত্ব অতিক্রম করে। ফুসফুসীয় বর্তনীতে, হৃৎপিণ্ডের দক্ষিণ নিলয় থেকে রক্ত ​​ফুসফুসে পাম্প করা হয়। এটি ফুসফুসের ধমনীর মাধ্যমে ফুসফুসে বাহিত হয়। ফুসফুসে, অ্যালভিওলাইয়ের অক্সিজেন অ্যালভিওলাইয়ের চারপাশের কৈশিকনালীগুলিতে ছড়িয়ে পড়ে এবং রক্তের অভ্যন্তরের কার্বন ডাই অক্সাইড কৈশিকনালী থেকে অ্যালভিওলাইতে চলে যায়। ফলস্বরূপ, রক্ত ​​অক্সিজেনযুক্ত হয় এবং ফুসফুসীয় শিরার মাধ্যমে হৃৎপিণ্ডের বাম অলিন্দে পৌঁছে যায়। অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত ​​শরীরের সমগ্র অঙ্গ এবং কলার জন্য প্রস্তুত করা হয়। এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ কোষের অভ্যন্তরের মাইটোকন্ড্রিয়া জৈব যৌগগুলি থেকে শক্তি উৎপাদন করতে অক্সিজেনের ব্যবহার করে। সিস্টেমিক বর্তনী তন্ত্র শরীরের সমস্ত অঙ্গে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​​​সরবরাহ করে। ফুসফুস থেকে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​বাম অলিন্দে ফিরে আসে, তারপর নিলয় সংকুচিত হয়ে সেই রক্ত মহাধমনীতে পাঠিয়ে দেয়। সিস্টেমিক ধমনীগুলি মহাধমনী থেকে বিভক্ত হয় এবং সরাসরি রক্ত ​​​​কৈশিকনালীতে প্রবেশ করে। কোষ অক্সিজেন ও পুষ্টি গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ও বর্জ্য ফেরত পাঠিয়ে দেয় এবং তার সঙ্গে উৎসেচক ও হরমোন যোগ করে। শিরাগুলি কৈশিকনালী থেকে দূষিত রক্ত ​​সংগ্রহ করে নেয় এবং রক্তকে দক্ষিণ অলিন্দে ফিরিয়ে দেয়। সিস্টেমিক বর্তনীর ধমনীগুলির মধ্যে মহাধমনীটি হল বৃহত্তম। বিশুদ্ধ রক্ত বাম নিলয় থেকে মহাধমনীতে পাম্প করা হয় এবং সেখান থেকে তা শরীরের সমস্ত অংশে প্রবাহিত হয়। মহাধমনী একটি স্থিতিস্থাপক ধমনী এবং সেইজন্য এটি নিজেকে প্রসারিত করতে সক্ষম। যখন বাম নিলয় সঙ্কুচিত হয়ে জোরের সঙ্গে রক্তকে মহাধমনীতে পাঠায়, তখন মহাধমনীটি প্রসারিত হয়। এই প্রসারণ মহাধমনীকে স্থিতিশক্তি দেয় যা ডায়াস্টোলের সময় (হৃৎপিণ্ডের অলিন্দের প্রসারণ) রক্তচাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে, কারণ এই সময়ে মহাধমনী নিষ্ক্রিয়ভাবে সংকুচিত হয়। নিম্ন মহাশিরা (বা আইভিসি) হল একটি বড় শিরা যা দেহের নিম্নাঙ্গ থেকে দূষিত রক্ত ​​হৃৎপিণ্ডে বহন করে। এটি বাম এবং দক্ষিণের সাধারণ ইলিয়াক শিরা দ্বারা গঠিত এবং হৃৎপিণ্ডের দক্ষিণ অলিন্দে রক্ত ​​​​পরিবহন করে। এটি পেটের গহ্বরের পিছনে অবস্থিত এবং এটির ডান দিকে মেরুদণ্ডের পাশাপাশি চলে। করোনারি সঞ্চালন সেই রক্তনালীগুলি নিয়ে গঠিত যারা হৃৎপিণ্ডের পেশীতে রক্ত ​​সরবরাহ করে এবং একই সঙ্গে দূষিত রক্ত বার করে আনে। মায়োকার্ডিয়ামে বিশুদ্ধ অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​​​সরবরাহকারী রক্তনালীগুলি করোনারি ধমনী হিসাবে পরিচিত। যে রক্তনালীগুলি হৃৎপিণ্ডের পেশী থেকে দূষিত রক্ত ​​অপসারণ করে তা কার্ডিয়াক শিরা হিসাবে পরিচিত। হৃৎপিণ্ডের উপরিভাগে সঞ্চালিত করোনারি ধমনীকে বলা হয় এপিকার্ডিয়াল করোনারি ধমনী। এই ধমনীগুলি, যখন সুস্থ, তখন হৃৎপিণ্ডের পেশীগুলির প্রয়োজনের জন্য উপযুক্ত স্তরে করোনারি রক্ত ​​​​প্রবাহ বজায় রাখতে স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণে সক্ষম। এই অপেক্ষাকৃত সংকীর্ণ রক্তনালীগুলি সাধারণত এথেরোস্ক্লেরোসিস (ধমনীর দেয়ালে এবং তার ওপর চর্বি, কোলেস্টেরল এবং অন্যান্য পদার্থ জমা হওয়া) দ্বারা প্রভাবিত হয় এবং বন্ধ হয়ে যেতে পারে, যার ফলে হৃৎশূল (অ্যানজাইনা) বা হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। করোনারি ধমনীগুলিকে "শেষ সঞ্চালন" হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে কারণ তারা মায়োকার্ডিয়ামে রক্ত ​​​​সরবরাহের একমাত্র উৎস: এখানে খুব কমই প্রয়োজনের অতিরিক্ত রক্ত ​​​​সরবরাহ হয়, যে কারণে এই রক্তনালী বন্ধ হয়ে গেলে তা গুরুতর হতে পারে। সাধারণভাবে দুটি প্রধান করোনারি ধমনী আছে, বাম এবং দক্ষিণ। এই উভয় ধমনী মহাধমনীর শুরু (মূল) থেকে উৎপন্ন হয়, মহাধমনী কপাটিকার ঠিক ওপরে। নিচে আলোচনা করা হয়েছে, বাম করোনারি ধমনী বাম মহাধমনী সাইনাস থেকে উদ্ভূত হয় এবং দক্ষিণ করোনারি ধমনীটি ডান মহাধমনী সাইনাস থেকে উৎপন্ন হয়। চার শতাংশ মানুষের একটি তৃতীয়, পশ্চাদ্বর্তী করোনারি ধমনী থাকে। বিরল ক্ষেত্রে, একজন রোগীর একটি করোনারি ধমনী থাকতে পারে যা মহাধমনীর মূলের চারপাশে চলে। মানুষের শারীরবৃত্তিতে, যে রক্তনালীগুলি যকৃৎ থেকে দূষিত রক্ত ​​নিষ্কাশন করে এবং যকৃৎ দ্বারা পরিষ্কার করা রক্ত ​​(পাকস্থলী, অগ্ন্যাশয়, ক্ষুদ্রান্ত্র এবং কোলন থেকে) বহন করে নিয়ে এসে নিম্ন মহাশিরায় ফেলে সেই রক্তনালীগুলিকে বলা হয় হেপাটিক শিরা। এগুলি যকৃতের ক্ষুদ্র উদ্গত অংশ থেকে, বা আরও নির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে যকৃৎ লোবিউলের কেন্দ্রীয় শিরা থেকে উদ্ভূত হয়। তাদের দুটি ভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে, উপরের ভাগ এবং নিম্নের ভাগ। সারা শরীরে রক্ত ​​পাম্প করার জন্য হৃৎপিণ্ডে যে সংকোচন এবং প্রসারণ হয় সেটি বর্ণনা করার জন্য কার্ডিয়াক চক্র শব্দটি ব্যবহৃত হয়। কার্ডিয়াক চক্রের কম্পাঙ্ক (ফ্রিকোয়েন্সি) বোঝাতে হৃদস্পন্দন (হার্ট রেট) শব্দটি ব্যবহৃত হয়। এটি জীবনের চারটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। সাধারণত এটি এক মিনিটে হৃৎপিণ্ডের সংকোচনের (হার্ট বিট) সংখ্যা হিসাবে গণনা করা হয় এবং "প্রতি মিনিটে স্পন্দন বিপিএম) হিসাবে প্রকাশ করা হয়। বিশ্রামের সময়, প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের হৃৎপিণ্ড প্রায় ৭০ বিপিএম (পুরুষ) এবং ৭৫ বিপিএম (মহিলা) হারে স্পন্দিত হয়, কিন্তু এই হার বিভিন্ন ধরণের মানুষের মধ্যে পরিবর্তনশীল। যাইহোক, উল্লেখ্য পরিসীমা সাধারণত ৬০ বিপিএম (এর কম হলে বলা হয় ব্র্যাডিকার্ডিয়া) এবং ১০০ বিপিএম (এর বেশি হলে বলা হয় ট্যাকিকার্ডিয়া) এর মধ্যে হয়। বিশ্রামের হৃদস্পন্দন ক্রীড়াবিদদের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে কম হতে পারে এবং স্থূলদের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি হতে পারে। কার্ডিয়াক উৎপাদ (প্রতি একক সময়ে হৃদপিণ্ড থেকে নির্গত রক্তের পরিমাণ) বাড়ানোর জন্য শরীর বিভিন্ন অবস্থার প্রতিক্রিয়া হিসাবে হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি করতে পারে। ব্যায়াম, পরিবেশগত চাপ বা মনস্তাত্ত্বিক চাপের কারণে হৃদস্পন্দন বিশ্রামের সময়ের হৃদস্পন্দনের থেকে বেড়ে যেতে পারে। হৃদস্পন্দন পরিমাপের সবচেয়ে সহজ উপায় হল নাড়ির বেগ মাপা, কিন্তু হৃৎপিণ্ডের কিছু স্পন্দন খুব বেশি কার্ডিয়াক উৎপাদ না করলে এটি বিভ্রান্তিমূলক হতে পারে। এই সব ক্ষেত্রে (যেমন কিছু অ্যারিথমিয়াতে ঘটে হৃদস্পন্দন নাড়ির তুলনায় যথেষ্ট বেশি হতে পারে। হৃৎপিণ্ডের প্রতিটি একক 'স্পন্দন' এর মধ্যে তিনটি প্রধান পর্যায় জড়িত: অলিন্দ সিস্টোল, নিলয় সিস্টোল এবং সম্পূর্ণ কার্ডিয়াক ডায়াস্টোল। কার্ডিয়াক চক্র জুড়ে, রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় এবং হ্রাস পায়। নিলয়গুলি সংকুচিত হওয়ার সাথে সাথে চাপ বৃদ্ধি পায়, যার ফলে এভি কপাটিকাগুলি বন্ধ হয়ে যায়। হৃৎপিণ্ডের সিস্টোল, বা সংকোচন, সাইনো-অ্যাট্রিয়াল নোডের বৈদ্যুতিক কোষ দ্বারা শুরু হয়, যেটি হল হৃৎপিণ্ডের প্রাকৃতিক পেসমেকার (কৃত্রিম পেসমেকার হল একটি ছোট যন্ত্র যা হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করার জন্য বুকে বসানো হয়)। উত্তেজনার জন্য একটি নির্দিষ্ট সীমার বাইরে তাদের ঝিল্লির ডিপোলারাইজেশনের (কোষের মধ্যে একটি পরিবর্তন, যে সময়ে কোষটি বৈদ্যুতিক আধান বিতরণে একটি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায়, যার ফলে বাইরের তুলনায় কোষের ভিতরে কম ঋণাত্মক আধান হয়) মাধ্যমে এই কোষগুলি স্বতঃস্ফূর্তভাবে সক্রিয় হয়। এই সময়ে, কোষের ঝিল্লিতে ভোল্টেজ দ্বারা আবদ্ধ ক্যালসিয়াম পথগুলি খোলে এবং ক্যালসিয়াম আয়নগুলিকে পেশী কোষের মূল বা অভ্যন্তরে যাওয়ার অনুমতি দেয়। কিছু ক্যালসিয়াম আয়ন সারকোপ্লাজমিক রেটিকুলামের (বিশেষায়িত মসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলামের একটি জটিল জালিকা যা বৈদ্যুতিক আবেগ প্রেরণের পাশাপাশি ক্যালসিয়াম আয়ন সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ) রিসেপ্টরের সাথে আবদ্ধ হয় যার ফলে সারকোপ্লাজমে ক্যালসিয়াম আয়ন প্রবেশ করে। ক্যালসিয়াম আয়নগুলি ট্রপোনিনের সাথে আবদ্ধ হয় যার ফলে একটি গঠনগত পরিবর্তন ঘটে, প্রোটিন ট্রপোমায়োসিন (যার সাথে ট্রোপোনিন সংযুক্ত থাকে) এবং মায়োসিন বন্ধনস্থলগুলির মধ্যে বন্ধন ভেঙ্গে যায়। এতে মায়োসিন হেডগুলি (পুরু মায়োফিলামেন্টের অংশ) অ্যাক্টিন প্রোটিন ফিলামেন্টের ওপর মায়োসিন বন্ধনস্থলের সাথে আবদ্ধ হয় এবং সংকোচন শুরু হয়। কারণ মায়োসিন হেডগুলি এটিপি দ্বারা আবদ্ধ অ্যাক্টিন ফিলামেন্টগুলিকে টানতে থাকে। এর ফলে অ্যাক্টিন মুক্ত হয়ে আসে এবং তাদের আসল অবস্থানে ফিরে যায়, তখন এটিপি ভেঙে গিয়ে এডিপি এবং একটি ফসফেট গ্রুপ তৈরি করে। এই ক্রিয়া বিভব সোডিয়াম আয়নগুলির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, সন্নিহিত মায়োকার্ডিয়াল কোষের সারকোপ্লাজমকে সংযুক্ত করে যেখানে সেই সন্ধিস্থলে। সাইনো-অ্যাট্রিয়াল এবং অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার নোডগুলিতে ডিপোলারাইজড সিমপ্যাথেটিক ফাইবারের টার্মিনাল বাউটন (একটি স্নায়ু তন্তু বা কোষের একটি বর্ধিত অংশ) থেকে নোরেপাইনফ্রাইন (নরঅ্যাড্রেনালিন) নির্গত হয়। নোরপাইনফ্রাইন স্নায়ুসন্ধির ফাঁক জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং বিটা১-অ্যাড্রেনোরসেপ্টরগুলির (এটি জি-প্রোটিন যুক্ত রিসেপ্টর, যেটি সাতটি ঝিল্লি জুড়ে বিদ্যমান অঞ্চল নিয়ে গঠিত) সাথে আবদ্ধ হয়। তারা সক্রিয় অবস্থার দিকে পরিবর্তিত হয়। রিসেপ্টর তার গঠন পরিবর্তন করে এবং যান্ত্রিকভাবে জি-প্রোটিনকে সক্রিয় করে যা মুক্ত হয়। জি-প্রোটিন অ্যাডেনোসিন ট্রাইফসফেট (এটিপি) থেকে অ্যাডেনোসিন ৩',৩'-সাইক্লিক মনোফসফেট (সিএএমপি) উৎপাদন করে এবং এর ফলে প্রোটিন কিনেস (বিটা-অ্যাড্রেনোরেসেপ্টর কাইনেজ) সক্রিয় হয়। এই বিটা-অ্যাড্রেনোরেসেপ্টর কাইনেজ পেশী কোষের প্লাজমা ঝিল্লিতে (সারকোপ্লাজম) ক্যালসিয়াম আয়নের গতিপথকে ফসফরিলেট (একটি অণু বা যৌগে একটি ফসফেট গ্রুপ তৈরি করে) করে, যাতে ঝিল্লির অন্তর্বর্তী উপযুক্ত ভোল্টেজ দ্বারা সক্রিয় হলে ক্যালসিয়াম আয়ন প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। এটি সারকোপ্লাজমিক রেটিকুলামের আরও বেশি ক্যালসিয়াম রিসেপ্টর সক্রিয় করে, যা সারকোপ্লাজমের মধ্যে ক্যালসিয়াম আয়নের একটি বৃহত্তর প্রবাহ তৈরি করে। আরও ট্রোপোনিন আবদ্ধ হয় এবং আরও বেশি মায়োসিন বন্ধনস্থলগুলি মুক্ত হয় [ট্রপোমায়োসিন থেকে] যাতে সংকোচনের জন্য আরও বেশি মায়োসিন হেড নিযুক্ত হয় এবং আরও বেশি বল ও গতিতে সংকোচন ঘটে। [ফসফোডিস্টেরেজ উৎসেচক সিএএমপি কে এএমপি-তে ভাঙতে সাহায্য করে যাতে এটি আর প্রোটিন কিনেস সক্রিয় করতে সক্ষম হয় না। এএমপি অবশ্যই, এটিপিতে ফসফরিলেটেড হবে এবং পুনর্ব্যবহৃত হতে পারে।] নরঅ্যাড্রেনালিন অলিন্দ-নিলয় নোডকেও প্রভাবিত করে, এইচআইএস এর গুচ্ছের মাধ্যমে ক্রিয়া বিভব চালিয়ে যাওয়ার আগে বিলম্ব কমায়। কার্ডিয়াক ডায়াস্টোল হল সেই সময়কাল যখন হৃৎপিণ্ড সংকোচনের পর সঞ্চালনকারী রক্তে পুনঃপূরণের প্রস্তুতির জন্য শিথিল হয়ে যায়। নিলয় ডায়াস্টোল হল যখন নিলয় শিথিল হয়, আর অলিন্দ ডায়াস্টোল হল যখন অলিন্দ শিথিল হয়। একসাথে তারা সম্পূর্ণ কার্ডিয়াক ডায়াস্টোল নামে পরিচিত। মনে রাখা দরকার যে এমনকি এই শিথিলকরণ প্রক্রিয়াটিও একটি সক্রিয়, শক্তি-ক্ষয় প্রক্রিয়া। নিলয় ডায়াস্টোলের সময়, সিস্টোলে পৌঁছোনো নিলয়ের চাপ (বাম এবং দক্ষিণ) শীর্ষ থেকে নেমে যায়। যখন বাম নিলয়ের চাপ বাম অলিন্দের চাপের নিচে নেমে যায়, মিট্রাল কপাটিকা খুলে যায় এবং বাম অলিন্দে জমা রক্ত বাম নিলয়ে এসে পূর্ণ হয়। একইভাবে, যখন দক্ষিণ নিলয়ের চাপ দক্ষিণ অলিন্দের থেকে কমে যায়, তখন ত্রিপত্রক কপাটিকা খুলে যায় এবং দক্ষিণ অলিন্দের রক্ত দক্ষিণ নিলয় চলে আসে। প্রথম হৃদ-ধ্বনি, বা এস১ লাব" নিলয় সংকোচনের শুরুতে অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার কপাটিকা, মিট্রাল এবং ত্রিপত্রক কপাটিকা বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে হয়। দ্বিতীয় হৃদ-ধ্বনি, বা এস২ (এ২ এবং পি২ ডুব" নিলয় সিস্টোলের শেষে মহাধমনী কপাটিকা (অর্ধচন্দ্রাকার কপাটিকা) এবং ফুসফুসীয় কপাটিকা (দুটিই অর্ধচন্দ্রাকার কপাটিকা) বন্ধ হওয়ার কারণে ঘটে। বাম নিলয় খালি হওয়ার সাথে সাথে এর চাপ মহাধমনীর চাপের চেয়ে কম হয়ে যায় এবং মহাধমনী কপাটিকা বন্ধ হয়ে যায়। একইভাবে, দক্ষিণ নিলয়ের চাপ ফুসফুসীয় ধমনীর চাপের নিচে নেমে যাওয়ায় ফুসফুসীয় কপাটিকা বন্ধ হয়ে যায়। শ্বাস নেবার সময়, নেতিবাচক ইন্ট্রাথোরাসিক চাপ হৃৎপিণ্ডের ডানদিকে রক্ত ​​​​প্রত্যাবর্তনের বৃদ্ধি ঘটায়। দক্ষিণ নিলয়ে রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধির ফলে নিলয় সিস্টোলের সময় ফুসফুসীয় কপাটিকা বেশিক্ষণ খোলা থাকে। এটি এস২ এর পি২ উপাদানে একটি বর্ধিত বিলম্ব ঘটায়। শ্বাস ছাড়ার সময়, ইতিবাচক ইন্ট্রাথোরাসিক চাপ হৃৎপিণ্ডের ডানদিকে রক্তের প্রত্যাবর্তন হ্রাস করে। দক্ষিণ নিলয়ের হ্রাসকৃত আয়তন নিলয় সিস্টোলের শেষে ফুসফুসীয় কপাটিকাকে আগে বন্ধ করতে দেয়, যার ফলে পি২ আগে ঘটে এবং এ২ এর "কাছে" হয়। অল্প বয়স্ক ব্যক্তিদের দ্বারা শ্বাস নেবার সময় বিভক্ত হৃদ-ধ্বনি শোনা শারীরবৃত্তীয়। শ্বাস ছাড়ার সময় সাধারণত দুটি উপাদানের মধ্যে ব্যবধান ছোট হয় এবং স্বন একত্রিত হয়ে যায়। হৃৎপিণ্ড মূলত পেশী কলা দিয়ে গঠিত। হৃৎপিণ্ডে দক্ষ এবং তরঙ্গের মতো পাম্পিং কার্যকারিতা পেতে স্নায়ু তন্তুগুলির একটি অন্তর্জালিকা হৃদপেশী-কলার সংকোচন এবং প্রসারণের সমন্বয় করে। হৃৎপিণ্ডে দুটি কার্ডিয়াক পেসমেকার থাকে যা স্বতঃস্ফূর্তভাবে হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন ঘটায়। এগুলি স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র এবং সঞ্চালিত অ্যাড্রেনালিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। যদি হৃদযন্ত্রের পেশীগুলি স্বাভাবিক অবস্থাতেই এলোমেলোভাবে সংকুচিত এবং প্রসারিত হয় তবে চক্রটি বিশৃঙ্খল হয়ে উঠবে এবং হৃৎপিণ্ড একটি দক্ষ পাম্প হিসাবে কাজ করতে পারবেনা। কখনও যদি হৃৎপিণ্ডের কার্ডিয়াক পেশীর কোন অংশ ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয় বা ব্যক্তির বৈদ্যুতিক শক লাগে, তখন কার্ডিয়াক চক্র অসংলগ্ন এবং বিশৃঙ্খল হয়ে উঠতে পারে। হৃৎপিণ্ডের কিছু অংশ যখন সংকুচিত হবে তখন হয়তো অন্য অংশ প্রসারিত হয়ে যাবে এবং সম্পূর্ণরূপে সংকোচন এবং প্রসারণ ঘটবেনা, এতে হৃৎপিণ্ড অস্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হবে। একে ফাইব্রিলেশন বলা হয় এবং ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে চিকিৎসা না করা হলে এটি প্রাণনাশক হতে পারে। সাইনো-অ্যাট্রিয়াল নোড (সংক্ষেপে এসএ নোড বা স্যান, একে সাইনাস নোডও বলা হয়) হৃৎপিণ্ডের ডান অলিন্দে অবস্থিত একটি স্পন্দন উৎপাদনকারী (পেসমেকার) কলা। যদিও হৃৎপিণ্ডের সমস্ত কোষে বৈদ্যুতিক স্পন্দন (বা কার্য বিভব) তৈরি করার ক্ষমতা রয়েছে যা হৃৎপিণ্ডের সংকোচনকে ঘটায়, সাইনো-অ্যাট্রিয়াল নোড সাধারণত এটির সূচনা করে, কারণ এটির পেসমেকার ক্ষমতা থাকায় অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় কিছুটা দ্রুত উদ্দীপনা তৈরি করে। যেহেতু কার্ডিয়াক মায়োসাইট, সমস্ত স্নায়ুকোষের মতই, সংকোচনের পরে পুনর্বার তৈরি হতে সময় নেয় এবং সেই সময় অতিরিক্ত সংকোচন তাদের দ্বারা শুরু করা যায় না, তাই তাদের পেসমেকার ক্ষমতাকে সাইনো-অ্যাট্রিয়াল অগ্রাহ্য করে। এভি বা পার্কিনিয়ে তন্তু (নিলয় পেশীতে বৈদ্যুতিক সঞ্চালন এবং স্পন্দনেরর অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে) সীমায় পৌঁছানোর আগেই এসএ নোড একটি নতুন স্পন্দন নির্গত করে। সাইনো-অ্যাট্রিয়াল নোড (এসএ নোড) হল কোষের একটি গুচ্ছ যা দক্ষিণ অলিন্দের দেওয়ালে, উর্ধ্ব মহাশিরার প্রবেশপথের কাছে অবস্থিত। এই কোষগুলি পরিবর্তিত কার্ডিয়াক মায়োসাইট। তারা কিছু সংকোচনশীল ফিলামেন্টের অধিকারী, যদিও তারা সংকোচন করে না। এসএ নোডের কোষগুলি স্বাভাবিকভাবে মিনিটে প্রায় ৭০-৮০ বার স্পন্দন তৈরি করে (কার্য বিভব তৈরি করে)। যেহেতু সাইনো-অ্যাট্রিয়াল নোড হৃৎপিণ্ডের বাকি বৈদ্যুতিক কার্যকলাপের জন্য দায়ী, এটিকে কখনও কখনও প্রাথমিক পেসমেকারও বলা হয়। যদি এসএ নোড কাজ না করে, বা এসএ নোডে উৎপন্ন স্পন্দনটি বৈদ্যুতিক পরিবাহী ব্যবস্থায় পৌঁছোনোর আগে অবরুদ্ধ হয়ে যায়, তাহলে হৃৎপিণ্ডের নিচের দিকে আরও একদল কোষ হৃৎপিণ্ডের পেসমেকার হয়ে ওঠে। এই কোষগুলি অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার নোড (এভি নোড) গঠন করে, যা অলিন্দ পর্দার মধ্যে দক্ষিণ অলিন্দ এবং নিলয়ের মধ্যের একটি অঞ্চল। এভি নোড থেকে আসা উদ্দীপনা একটি ধীর হৃদস্পন্দন বজায় রাখবে (প্রতি মিনিটে প্রায় ৪০-৬০ স্পন্দন)। যখন এভি নোড বা পার্কিনিয়ে তন্তুতে কোন সমস্যা থাকে, তখন একটি একটোপিক (একটি অস্বাভাবিক জায়গায় বা অবস্থানে) পেসমেকার হৃৎপিণ্ডের বিভিন্ন অংশে সংঘটিত হতে পারে। একটোপিক পেসমেকার সাধারণত এসএ নোডের চেয়ে দ্রুত উদ্দীপনা নিঃসরণ করে এবং সংকোচনের একটি অস্বাভাবিক ক্রম ঘটায়। এসএ নোডটি ভেগাস এবং অন্যান্য অনুকম্পী (সিমপ্যাথেটিক) তন্তু দ্বারা সমৃদ্ধ, যার ফলে এসএ নোড স্বয়ংক্রিয় প্রভাবের জন্য সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। ভেগাস স্নায়ুর উদ্দীপনা এসএ নোডের হার হ্রাস করে (যার ফলে হৃদস্পন্দন হ্রাস পায়)। অনুকম্পী তন্তুর মাধ্যমে উদ্দীপনা এসএ নোডের হার বৃদ্ধি করে (যার ফলে হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি পায়)। অনুকম্পী স্নায়ুগুলি হৃৎপিণ্ডের সমস্ত অংশে, বিশেষত নিলয় পেশীগুলিতে রয়েছে। পরা-অনুকম্পী স্নায়ু প্রধানত এসএ এবং এসভি নোড, কিছু অলিন্দ পেশী এবং নিলয় পেশী নিয়ন্ত্রণ করে। ভেগাস স্নায়ু থেকে পরা-অনুকম্পী (প্যারাসিমপ্যাথেটিক) উদ্দীপনা এভি নোডের হার হ্রাস করে। এটি ঘটে ভেগাস প্রান্তে এসিটাইলকোলিন নিঃসরণ ঘটিয়ে কার্ডিয়াক পেশী তন্তুর পটাশিয়াম আয়নের ভেদ্যতা বৃদ্ধি করে। ভেগাসের উদ্দীপনা এভি সংযোগস্থলের মাধ্যমে সংকেত আটকাতে পারে বা এসএ নোডের সংকোচন বন্ধ করতে পারে যাকে "নিলয়ঘটিত এস্কেপ" বলা হয়। যখন এটি ঘটে, এভি গুচ্ছের পার্কিনিয়ে তন্তুগুলি তাদের নিজস্ব একটি ছন্দ তৈরি করে। বেশিরভাগ রোগীর ক্ষেত্রে, এসএ নোড দক্ষিণ করোনারি ধমনী থেকে রক্ত ​​​​গ্রহণ করে, যার অর্থ হল কোন মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন হলে এসএ নোডে ইসকেমিয়া সৃষ্টি হবে যদি না বাম করোনারি ধমনী থেকে যথেষ্ট ভাল অ্যানাস্টোমোসিস (দুটি জিনিসের মধ্যে সংযোগ) না থাকে। যদি তা না হয়, আক্রান্ত কোষের মৃত্যু হলে এসএ নোড আর হৃদস্পন্দন উদ্দীপ্ত করতে পারবে না। অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার নোড (সংক্ষেপে এভি নোড) হল হৃৎপিণ্ডের অলিন্দ এবং নিলয়ের মধ্যবর্তী কলা, যা অলিন্দ থেকে নিলয় পর্যন্ত স্বাভাবিক বৈদ্যুতিক আবেগ সঞ্চালিত করে। এভি নোডটি অলিন্দ থেকে দুটি যোগান গ্রহণ করে: পেছনের দিক থেকে ক্রিস্টা টার্মিনালিসের মাধ্যমে এবং সামনের দিক থেকে আন্তঃঅলিন্দ পর্দার মাধ্যমে। [১] এভি নোডের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট হল এর ক্রমহ্রাসমান পরিবাহিতা। এটি এভি নোডের বৈশিষ্ট্য যা অলিন্দের ফাইব্রিলেশন (অনিয়মিত এবং প্রায়শই খুব দ্রুত হৃৎপিণ্ডের ছন্দ বা অ্যারিথমিয়া যার জন্য হৃৎপিণ্ডে রক্ত ​​​​জমাট বাঁধতে পারে) বা অলিন্দের ফ্লাটারের (হৃদযন্ত্রের ছন্দের ব্যাধি যাতে হৃৎপিণ্ডের উপরের কক্ষ বা অলিন্দ খুব দ্রুত স্পন্দিত হয়) মত দ্রুত অলিন্দ ছন্দের ক্ষেত্রে নিলয়ে দ্রুত সঞ্চালনকে বাধা দেয়। এভি নোডের রক্ত ​​​​সরবরাহ ৮৫% থেকে ৯০% ব্যক্তির ক্ষেত্রে ডান করোনারি ধমনীর একটি শাখা থেকে এবং ১০% থেকে ১৫% ব্যক্তির ক্ষেত্রে বাম সার্কামফ্লেক্স ধমনীর একটি শাখা থেকে হয়। নির্দিষ্ট ধরণের সুপারভেন্ট্রিকুলার ট্যাকিকার্ডিয়াতে (অনিয়মিত দ্রুত হৃদাপন্দন একজন ব্যক্তির দুটি এভি নোড থাকতে পারে; এটি বৈদ্যুতিক প্রবাহে একটি ফাঁস সৃষ্টি করবে এবং অনিয়ন্ত্রিতভাবে দ্রুত হৃদস্পন্দন করবে। যখন এই দুটি প্রবাহ নিজেদের সাথে মিলে যায়, তখন এটি বিলীন হয়ে স্বাভাবিক হৃদস্পন্দনের গতিতে ফিরে আসে। হিজ গুচ্ছ হল হৃৎপিণ্ডের পেশী কোষগুলির একটি সমাহার, এগুলি বৈদ্যুতিক পরিবহনের জন্য বিশেষায়িত এবং এভি নোড (অলিন্দ এবং নিলয়ের মধ্যে অবস্থিত) থেকে ফ্যাসিকুলার শাখাগুলির শীর্ষের বিন্দুতে বৈদ্যুতিক আবেগ প্রেরণ করে। ফ্যাসিকুলার শাখাগুলি তখন পার্কিনিয়ে তন্তুগুলির দিকে সংকেত পাঠায় যা নিলয়কে বল যোগায়, যার ফলে নিলয়ের হৃদপেশী একটি সময়ের ব্যবধানে সংকুচিত হয়। হৃৎপিণ্ডের এই বিশেষ পেশী তন্তুগুলির নামকরণ করা হয়েছিল সুইস কার্ডিওলজিস্ট উইলহেল্ম হিজ, জুনিয়র এর নামে। তিনি ১৮৯৩ সালে এগুলি আবিষ্কার করেছিলেন। এই নোডগুলির অস্তিত্ব থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এগুলি হৃৎপিণ্ড এবং কার্ডিয়াক চক্রের সঠিক নিয়ন্ত্রণ এবং সমন্বয় নিশ্চিত করে এবং নিশ্চিত করে যে সমস্ত সংকোচন সঠিক ক্রমে সুসংগতভাবে থাকে। পার্কিনিয়ে তন্তু (বা পার্কিনিয়ে কলা) হৃদযন্ত্রের মধ্যে নিলয়ের ভেতরের দেওয়ালে অবস্থিত, ঠিক এন্ডোকার্ডিয়ামের নিচে। এই তন্তুগুলি বিশেষায়িত মায়োকার্ডিয়াল তন্তু যারা একটি বৈদ্যুতিক উদ্দীপনা বা আবেগ সঞ্চালন করে যেটি হৃৎপিণ্ডকে সমন্বিত অবস্থায় সংকোচন করতে সক্ষম করে। হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করতে পার্কিনিয়ে তন্তু, সাইনো-অ্যাট্রিয়াল (এসএ নোড) এবং অ্যাট্রিওভেন্ট্রিকুলার নোড (এভি নোড) একসাথে কাজ করে। কার্ডিয়াক চক্রের নিলয় সংকোচন অংশের সময়, পার্কিনিয়ে তন্তুগুলি বাম এবং দক্ষিণ গুচ্ছ শাখা থেকে নিলয়ের মায়োকার্ডিয়ামে সংকোচনের প্রবণতা বহন করে নিয়ে যায়। এর ফলে নিলয়ের পেশী কলা সংকুচিত হয় এবং হৃৎপিণ্ড থেকে রক্ত ​​বেরিয়ে যায় — এই রক্ত গিয়ে পড়ে হয় ফুসফুসীয় সঞ্চালনে (দক্ষিণ থেকে) বা সিস্টেমিক সঞ্চালনে (বাম নিলয় থেকে)। ১৮৩৯ সালে জান ইভাঞ্জেলিস্টা পার্কিনিয়ে এদের আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তাঁর নাম থেকেই এদের নাম হয়েছে। হৃৎপিণ্ডের সংকোচন বৈদ্যুতিক আবেগ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, এই আবেগ এমন হারে নির্গত হয় যা হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে। যে কোষগুলি এই ছন্দময় আবেগ তৈরি করে তাদের পেসমেকার কোষ বলা হয় এবং তারা সরাসরি হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরের অন্তর্নিহিত পরিবাহী ব্যবস্থার কোন ক্ষতি হলে পেসমেকার নামে পরিচিত কৃত্রিম যন্ত্রগুলিকে কৃত্রিমভাবে এই আবেগ তৈরি করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। ফাইব্রিলেশন (অনিয়মিত এবং প্রায়শই খুব দ্রুত হৃৎপিণ্ডের ছন্দ বা অ্যারিথমিয়া যার জন্য হৃৎপিণ্ডে রক্ত ​​​​জমাট বাঁধতে পারে) হল যখন হৃৎপিণ্ড অস্বাভাবিকভাবে ফ্লাটার (হৃদযন্ত্রের ছন্দের ব্যাধি যাতে হৃৎপিণ্ডের উপরের কক্ষ বা অলিন্দ খুব দ্রুত স্পন্দিত হয়) করে। এটি একটি ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম দ্বারা সনাক্ত করা যেতে পারে যা হৃৎপিণ্ডের মধ্য দিয়ে যাওয়া উত্তেজনার তরঙ্গ পরিমাপ করে এবং সময়ের সঙ্গে বিভব পার্থক্যের (ভোল্টেজ) একটি লেখচিত্র তৈরি করে। যদি হৃৎপিণ্ড এবং কার্ডিয়াক চক্র সঠিকভাবে কাজ করে তবে ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাফিতে একটি নিয়মিত, পুনরাবৃত্ত প্যাটার্ন দেখায়। কিন্তু যদি ফাইব্রিলেশন হয় তবে কোন আপাত প্যাটার্ন থাকবে না, হয় অনেক বেশি সাধারণ 'অলিন্দ ফাইব্রিলেশন' বা কম সম্ভাবনাময় কিন্তু অনেক বেশি বিপজ্জনক 'নিলয় ফাইব্রিলেশন' থাকবে। একটি হাসপাতালে, নিলয় ফাইব্রিলেশন হলে, মনিটরটি বক্ষ প্রাচীরের মধ্য দিয়ে একটি বিশাল কারেন্ট প্রবাহিত করে এবং হৃৎপিণ্ডকে তার ফাইব্রিলেশন থেকে বার করে আনে এবং সেই সঙ্গে শব্দ করে ফাইব্রিলেশনের চিকিৎসার জন্য ডাক্তারদের সতর্ক করে। এর ফলে হৃৎপিণ্ডের পেশী ৫ সেকেন্ডের জন্য সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়। যখন এটি আবার চলতে শুরু করে তখন কার্ডিয়াক চক্র স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে এবং হৃৎপিণ্ড আবার নিয়ন্ত্রিতভাবে স্পন্দন শুরু করে। ফাইব্রিলেশন হল হৃৎপিণ্ডের পেশীর মাধ্যমে আবেগের "সার্কাস আন্দোলন" এর একটি উদাহরণ। সার্কাস আন্দোলন ঘটে যখন হৃৎপিণ্ডের পেশীর একটি অংশে একটি আবেগ শুরু হয় এবং হৃৎপিণ্ডের মধ্য দিয়ে একটি বর্তনীর রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ে তারপর মূল উত্তেজিত পেশীতে ফিরে আসে এবং এটিকে আরও একবার উদ্দীপিত করার জন্য "পুনরায় প্রবেশ" করে। সংকেত কখনও থামে না। সার্কাস আন্দোলনের একটি কারণ হল দীর্ঘ দৈর্ঘ্যের রাস্তায় যেখানে যখন উদ্দীপনা ফিরে আসে, পেশী রিফ্র্যাকটরি অবস্থায় (একটি সময়কাল যেখানে একটি অঙ্গ বা কোষ একটি নির্দিষ্ট ক্রিয়া পুনরাবৃত্তি করতে অক্ষম) থাকে না। "ফ্লাটার" হল একটি সমন্বিত, কম কম্পাঙ্কের তরঙ্গের একটি সার্কাস আন্দোলন যা দ্রুত হৃদস্পন্দন সৃষ্টি করে। যদি হিজ গুচ্ছ বাধা পায়, এটি অলিন্দ এবং নিলয়ের কার্যকলাপের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটায়, অন্যথায় তৃতীয় মাত্রার হার্ট ব্লক বলা হয়। তৃতীয় মাত্রার ব্লকের অন্য কারণটি হল দক্ষিণ, বাম অগ্রবর্তী এবং বাম পশ্চাদ্দেশীয় গুচ্ছ শাখাগুলির কোনটিতে প্রতিবন্ধকতা। তৃতীয় মাত্রার ব্লক একটি অত্যন্ত গুরুতর চিকিৎসা অবস্থা যার জন্য সম্ভবত একটি কৃত্রিম পেসমেকার বসানোর প্রয়োজন হবে। কিভাবে একটি ইসিজি পড়তে হয় ;পি: পি তরঙ্গ- নির্দেশ করে যে নিলয়ে রক্ত ​​পাঠানোর জন্য অলিন্দ বৈদ্যুতিকভাবে উদ্দীপিত (পরিবর্তিত) হয়। ;কিউআরএস: কিউআরএস মিশ্রিত- ইঙ্গিত করে যে নিলয়গুলি রক্তকে পাম্প করে বার করার জন্য বৈদ্যুতিকভাবে উদ্দীপিত (পরিবর্তিত)। ;এসটি: এসটি রেখাংশ- নিলয়ের সংকোচনের শেষ থেকে টি তরঙ্গের শুরু পর্যন্ত সময়ের পরিমাণ নির্দেশ করে। ;টি: টি তরঙ্গ- নিলয়ের পুনরুদ্ধারের সময়কাল (পুনঃপরিবর্তন) নির্দেশ করে। ;ইউ: ইউ তরঙ্গ- খুব কমই দেখা যায়, এবং সম্ভবত প্যাপিলারি পেশীগুলির পুনঃপরিবর্তন বলে মনে করা হয় কার্য বিভব হৃৎপিণ্ডের পেশী কোষের প্লাজমা ঝিল্লিকে উত্তেজিত করার পরে ক্যালসিয়াম আয়নগুলির সাইটোপ্লাজমিক ঘনত্ব বৃদ্ধির কারণে সংকোচন ঘটে। কঙ্কালের পেশীর মত, সারকোপ্লাজমিক রেটিকুলাম থেকে নিসৃত ক্যালসিয়াম আয়ন ট্রপোনিনের সাথে আবদ্ধ হয় যা অ্যাক্টিনকে মায়োসিনের সাথে আবদ্ধ হতে দেয়। কঙ্কালের পেশী এবং হৃৎপিণ্ডের পেশীর মধ্যে পার্থক্য হল কার্য বিভব টি-টিউবুলে (টি-টিউবুলস বা অনুপ্রস্থ নল হল কোষের ঝিল্লির বর্ধিত অংশ যা কঙ্কাল এবং হৃৎপিণ্ডের পেশী কোষের কেন্দ্রে প্রবেশ করে) ভোল্টেজ দ্বারা আবদ্ধ ক্যালসিয়াম আয়ন পথ খোলে। সাইটোসোলিক ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির ফলে ক্যালসিয়াম আয়নগুলি সারকোপ্লাজমিক রেটিকুলামের পৃষ্ঠের রিসেপ্টরগুলির সাথে আবদ্ধ হয়। এই রিসেপ্টরগুলিতে ক্যালসিয়াম আয়নগুলির আবদ্ধ হওয়ার ফলে এসআর ঝিল্লিতে আরও ক্যালসিয়াম আয়ন পথ খুলে যায়। ক্যালসিয়াম আয়নগুলি তখন এসআর থেকে বেরিয়ে আসে ও ট্রপোনিনের সাথে আবদ্ধ হয় এবং মায়োসিন ও অ্যাক্টিনকে একসাথে আবদ্ধ হতে দেয় যার ফলে সংকোচন ঘটে। এই ক্রমকে ক্যালসিয়াম-প্ররোচিত ক্যালসিয়াম মুক্তি বলা হয়। সাইটোসোলিক ক্যালসিয়ামের স্তর স্বাভাবিক বিশ্রামের স্তরে ফিরে এলে সংকোচন শেষ হয়। রক্তচাপ হল রক্তনালীগুলির দেওয়ালে রক্ত ​​দ্বারা প্রবাহিত চাপ। অন্য কোনভাবে কিছু বলা না হলে, রক্তচাপ বলতে সিস্টেমিক ধমনী রক্তচাপকে বোঝায়, অর্থাৎ, বড় ধমনীগুলির রক্তচাপ, যেগুলি ফুসফুস ছাড়া শরীরের অন্যান্য অংশে যেমন ব্র্যাকিয়াল আর্টারিতে (বাহুতে) রক্ত ​​সরবরাহ করে। অন্যান্য রক্তনালীর রক্তের চাপ ধমনীর রক্তচাপের চেয়ে কম হয়। রক্তচাপের মান সর্বজনীনভাবে পারদের মিলিমিটারে (মিমিপারদ) বলা হয়। সিস্টোলিক চাপকে কার্ডিয়াক চক্রের সময় ধমনীতে সর্বোচ্চ চাপ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়; ডায়াস্টোলিক চাপ হল সর্বনিম্ন চাপ (কার্ডিয়াক চক্রের বিশ্রামের পর্যায়)। গড় ধমনী চাপ এবং নাড়ি চাপ হল শারীরিক অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পরিমাপ। বিশ্রামপ্রাপ্ত, সুস্থ প্রাপ্তবয়স্কের জন্য রক্তচাপের সাধারণ মান হল প্রায় ১২০ মিমিপারদ সিস্টোলিক এবং ৮০ মিমিপারদ ডায়াস্টোলিক (১২০/৮০ মিমিপারদ হিসাবে লেখা হয় তবে ব্যক্তি বিশেষে এটি আলাদা হতে পারে। রক্তচাপের এই পরিমাপগুলি স্থির নয়, তবে একটি হৃদস্পন্দন থেকে অন্য হৃদস্পন্দনে এবং সারা দিনে (একটি ছন্দ পূর্ণ চক্র, শারীরিক, মানসিক এবং আচরণগত পরিবর্তন যা ২৪-ঘন্টার চক্র অনুসরণ করে।) প্রাকৃতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায়; এগুলি ধকল, পুষ্টির কারণ, ওষুধ বা রোগের প্রতিক্রিয়াতেও পরিবর্তিত হয়। নিলয় সিস্টোলের সময় বাম নিলয় থেকে মহাধমনীতে রক্ত ​​​​পাম্প করা হলে সিস্টোলিক চাপ সবচেয়ে বেশি হয়। সিস্টোলের সময় গড় উচ্চ চাপ ১২০ মিমিপারদ। নিলয় ডায়াস্টোলের সময় ডায়াস্টোলিক রক্তচাপের গড় কমে গিয়ে ৮০ মিমিপারদ এ স্থির হয়। রক্ত সংবহনতন্ত্রের রোগ হৃৎপিণ্ড এবং/অথবা রক্তনালীগুলির (ধমনী এবং শিরা) সঙ্গে জড়িত রোগের শ্রেণিকে বোঝায়। যদিও শব্দটি প্রযুক্তিগতভাবে রক্ত সংবহনতন্ত্রকে প্রভাবিত করে এমন কোনও রোগকে বোঝায়, তবুও এটি সাধারণত অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস (ধমনী রোগ) সম্পর্কিত ব্যক্তিদের উল্লেখ করতে ব্যবহৃত হয়। এই অবস্থাগুলির অনুরূপ কারণ, প্রক্রিয়া এবং চিকিৎসা আছে। ৫ কোটিরও বেশি মার্কিনীর রক্ত সংবহনতন্ত্রের সমস্যা রয়েছে এবং বেশিরভাগ অন্যান্য পশ্চিমী দেশগুলি এই রোগের হার উচ্চ এবং সেটি ক্রমবর্ধমান। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশে মৃত্যু এবং অক্ষমতার প্রথম কারণ। যতক্ষণে হৃদরোগের সমস্যা সনাক্ত হয়, ততক্ষণে এর অন্তর্নিহিত কারণ (অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস) সাধারণত অনেকটা অতিরিক্ত মাত্রায় অগ্রসর হয়ে যায়, হয়তো কয়েক দশক ধরে তার অগ্রগতি হয়েছে। তাই স্বাস্থ্যকর খাওয়া, ব্যায়াম করা এবং তার সঙ্গে ধূমপান বর্জন করে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এনে এথেরোস্ক্লেরোসিস প্রতিরোধের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন এমন একটি চিকিৎসাধীন অবস্থা যেখানে রক্তচাপ ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি পায়। কিছু লেখক ১৩০ মিমিপারদ এর উপরে সিস্টোলিক চাপকে এবং ৮৫ মিমিপারদ এর উপরে ডায়াস্টোলিক চাপকে উচ্চ রক্তচাপ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। Tortora, G Grabowski, S 2000)Principles of anatomy and physiology. Ninth Edition. Wiley page 733 ref> উচ্চ রক্তচাপ প্রায়শই সূক্ষ্মভাবে অগ্রসর হয় বা অলক্ষিতে এর সূত্রপাত হয় এবং এটিকে কখনও কখনও "নীরব ঘাতক" বলে অভিহিত করা হয় কারণ উচ্চচাপে ধমনী প্রসারিত হওয়ার ফলে ধমনীর প্রাচীরে আণুবীক্ষণিক চিড় ধরে এবং অবক্ষয়কারী পরিবর্তনগুলিকে ত্বরান্বিত করে। স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, হৃৎপিণ্ডের অকৃতকার্যতা এবং ধমনী অ্যানিউরিজমের (মহাধমনীতে বেলুনের মত একটি স্ফীতি) ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে একটি হল ক্রমাগত উচ্চ রক্তচাপ এবং এছাড়াও বৃক্কের দীর্ঘস্থায়ী অকার্যকারিতা একটি প্রধান কারণ উচ্চ রক্তচাপ। এথেরোস্ক্লেরোসিস এমন একটি রোগ যা ধমনী রক্তনালীকে প্রভাবিত করে। এটি সাধারণত ধমনীগুলির "শক্তকরণ" বা "ফারিং পুরু স্তরের আবরণ) হিসাবে উল্লেখ করা হয়। এটি ধমনীর মধ্যে একাধিক স্তর গঠনের কারণে ঘটে। রক্তনালীর প্রাচীরের ভিতরে এবং এথেরোমার চারপাশে শক্ত, অনমনীয় কোলাজেন জমা হওয়ার ফলে আর্টেরিওস্ক্লেরোসিস ধমনীর শক্ত হয়ে যাওয়া হয়। এটি ধমনীর কাঠিন্য বাড়ায়, ধমনীর প্রাচীরের স্থিতিস্থাপকতা হ্রাস করে। এথেরোস্ক্লেরোসিস সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালের প্রথম দিকে শুরু হয়, সাধারণত বেশিরভাগ প্রধান ধমনীতে এটি দেখা যায় এবং তবুও এটি লক্ষণবিহীন। সারা জীবনে বেশিরভাগ রোগনির্ণয় পদ্ধতি দ্বারা একে সনাক্ত করা যায় না। এটি সাধারণত গুরুতর লক্ষণ হয়ে ওঠে যখন হৃৎপিণ্ডে রক্ত সরবরাহকারী করোনারি সঞ্চালন বা মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী সেরিব্রাল সঞ্চালনে সমস্যা হয় এবং এটি স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, হৃৎপিণ্ডের অকৃতকার্যতা এবং সাধারণভাবে বেশিরভাগ রক্ত সংবহনতন্ত্রের রোগ সহ বিভিন্ন হৃদরোগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্নিহিত কারণ হিসাবে বিবেচিত হয়। প্লএক এথেরোমা বা সাধারণত প্লেক হল ধমনীর দেয়ালের মধ্যে ম্যাক্রোফেজ শ্বেত রক্তকণিকার একটি অস্বাভাবিক প্রদাহজনক জমা। সংবহনমূলক শক একটি গুরুতর অবস্থা যা রক্ত ​​সঞ্চালন হ্রাসের ফলে হয়। থ্রম্বস, বা রক্ত ​​​​জমা হল হিমোস্ট্যাসিসে রক্ত ​​জমাট বাঁধার চূড়ান্ত অবস্থা। অণুচক্রিকাগুলির একত্রিতকরণের ফলে একটি অণুচক্রিকা বন্ধক গঠিত হয় এবং দেহনিঃসৃত রস সংক্রান্ত রক্ত তঞ্চন প্রক্রিয়ার সক্রিয়করণের (অর্থাৎ জমাট বাঁধার কারণ) ফলে এটি ঘটে। আঘাতের ক্ষেত্রে থ্রম্বাস হল শারীরবৃত্তীয়, কিন্তু থ্রম্বোসিসের ক্ষেত্রে এটি রোগগত। রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করতে পারলে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং পালমোনারি এমবোলিজমের (ফুসফুসের একটি ধমনীতে প্রতিবন্ধকতা) ঝুঁকি কমে যায়। হেপারিন এবং ওয়ারফারিন প্রায়ই বিদ্যমান রক্ত ​​​​জমে যাওয়া এবং তার বৃদ্ধি রোধ করতে ব্যবহৃত হয়, যার ফলে শরীরের স্বাভাবিক পদ্ধতির মাধ্যমে জমাট বাঁধা রক্ত সঙ্কুচিত হয় এবং দ্রবীভূত হয়। একটি এম্বোলিজম ঘটে যখন একটি অভিবাসিত তঞ্চপিণ্ড (এম্বোলাস) শরীরের এক অংশ থেকে (সঞ্চালনের মাধ্যমে) স্থানান্তরিত হয় এবং শরীরের অন্য অংশে রক্তনালীতে বাধা (অবরোধ) সৃষ্টি করে। এখন পর্যন্ত তঞ্চিত রক্তপিণ্ডই সবচেয়ে সাধারণ এম্বোলিক উপাদান: অন্যান্য সম্ভাব্য এম্বোলিক পদার্থের মধ্যে রয়েছে স্নেহ পদার্থ খণ্ড (চর্বি এম্বোলিজম বায়ু বুদবুদ (বায়ু এম্বলিজম সেপটিক এম্বলি (পুঁজ এবং ব্যাকটেরিয়া ধারণকারী) এবং অ্যামনিওটিক তরল। স্ট্রোক বা সেরিব্রোভাসকুলার অ্যাকসিডেন্ট (সিভিএ) হল একটি তীব্র স্নায়বিক আঘাত যার ফলে মস্তিষ্কের একটি অংশে রক্ত ​​​​সরবরাহ ব্যাহত হয়। স্ট্রোক দুটি প্রধান বিভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে: ইস্কেমিক এবং রক্তক্ষরণশীল। ~৮০% স্ট্রোক ইস্কেমিয়ার কারণে হয়। ইস্কেমিক স্ট্রোক ইস্কেমিক স্ট্রোকে, যা প্রায় ৮৫-৯০% স্ট্রোকের ক্ষেত্রে ঘটে, একটি রক্তনালী বন্ধ হয়ে যায় এবং মস্তিষ্কের অংশে রক্ত ​​​​সরবরাহ সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। ইস্কেমিক স্ট্রোককে সাধারণত থ্রম্বোটিক স্ট্রোক, এম্বোলিক স্ট্রোক, সিস্টেমিক হাইপোপারফিউশন (ওয়াটারশেড বা বর্ডার জোন স্ট্রোক যা একটি ইস্কেমিক ক্ষত এবং যেটি দুটি প্রধান ধমনী অঞ্চলের মধ্যে বৈশিষ্ট্যযুক্ত সংযোগস্থলে ঘটে) এবং শিরাস্থ থ্রম্বোসিসে ভাগ করা হয় রক্তক্ষরণশীল স্ট্রোক রক্তক্ষরণশীল স্ট্রোক, বা সেরিব্রাল রক্তক্ষরণ হল এক ধরনের স্ট্রোক যা মস্তিষ্কের রক্তনালী ফেটে গেলে বা রক্তপাত হলে ঘটে। ইস্কেমিক স্ট্রোকের মত, রক্তক্ষরণশীল স্ট্রোক মস্তিষ্কের রক্ত ​​​​সরবরাহ ব্যাহত করে কারণ রক্তক্ষরী নালীটি রক্তকে আর তার অভীষ্ট কলায় পৌঁছে দিতে পারে না। উপরন্তু, জমাট বাঁধা রক্ত ​​মস্তিষ্কের কলাতে উত্তেজনা সৃষ্টি করে, সূক্ষ্ম রাসায়নিক ভারসাম্যকে ব্যাহত করে এবং, যদি রক্তপাত অব্যাহত থাকে, তাহলে এটি অন্তঃকরোটি চাপ (ইন্ট্রাক্রানিয়াল চাপ) বাড়াতে পারে যা শারীরিকভাবে মস্তিষ্কের কলায় আঘাত করে এবং মস্তিষ্কে রক্ত ​​​​প্রবাহকে সীমাবদ্ধ করে। এই ক্ষেত্রে, রক্তক্ষরণশীল স্ট্রোকগুলি তাদের আরও সাধারণ প্রতিরূপ, ইস্কেমিক স্ট্রোকের চেয়ে বেশি বিপজ্জনক। দুই ধরনের রক্তক্ষরণশীল স্ট্রোক আছে: ইন্ট্রাসেরিব্রাল রক্তক্ষরণ (মস্তিষ্ক এবং পার্শ্ববর্তী ঝিল্লির মধ্যবর্তী স্থানে রক্তপাত) এবং সাবঅ্যারাকনয়েড রক্তক্ষরণ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে "ব্রেন অ্যাটাক" শব্দটি স্ট্রোকের জন্য ব্যবহার হতে শুরু করেছে, ঠিক যেমনটি "হার্ট অ্যাটাক" শব্দটি মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশনের জন্য ব্যবহৃত হয়, যেখানে রক্তের সরবরাহ বন্ধ হলে হৃৎপিণ্ডের কলায় নেক্রোসিস (কলাবিনষ্টি) সৃষ্টি করে। বিশেষভাবে স্ট্রোকের দ্রুত চিকিৎসার জন্য অনেক হাসপাতালের স্নায়ুবিদ্যা বিভাগের মধ্যে "বেইন অ্যাটাক" চিকিৎসক দল রয়েছে। যদি স্ট্রোকের লক্ষণগুলি প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়ে তবে বিশেষ "ক্লট বাস্টিং" ওষুধ দেওয়া যেতে পারে। ক্লট বা তঞ্চন পিণ্ড থেকে কলার মৃত্যু ঘটার আগে এই ক্লট বাস্টারগুলি ক্লটগুলিকে দ্রবীভূত করে এবং স্বাভাবিক সঞ্চালন পুনরুদ্ধার করে। ক্লট দ্রবীভূত করার জন্য ব্যবহৃত প্রাথমিক ওষুধগুলির মধ্যে একটি ছিল স্ট্রেপ্টোকিনেস যদিও এর ব্যবহারে পুরো শরীর জুড়ে ক্লট ধ্বংসের সম্ভাবনা তৈরি করত, যার ফলে গুরুতর রক্তক্ষরণ সম্ভাবনা দেখা দিত। এখন, তৃতীয় প্রজন্মের নতুন থ্রম্বোলাইটিক ওষুধ এসে গেছে যেগুলি নিরাপদ। তীব্র মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (এএমআই বা এমআই যা সাধারণত হার্ট অ্যাটাক নামে পরিচিত। হার্ট অ্যাটাক ঘটে যখন হৃদপিণ্ডের পেশীর একটি অংশে রক্ত ​​এবং অক্সিজেনের সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, সাধারণত করোনারি ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধার কারণে এটি হয়। প্রায়শই, এই বাধার ফলে অ্যারিথমিয়াস (অনিয়মিত হৃদস্পন্দন বা ছন্দ) হয় যা হৃৎপিণ্ডের পাম্পিং কার্যকারিতায় মারাত্মক হ্রাস ঘটায় এবং এটি হঠাৎ মৃত্যু ঘটাতে পারে। যদি কয়েক ঘন্টার মধ্যে এই বাধার চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে আক্রান্ত হৃদপিন্ডের পেশী মারা যাবে এবং স্কার কলা (কোষ এবং কোলাজেনের সমন্বয় যা আঘাতের স্থানকে ঢাকা দেয়) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে। এটি সারা বিশ্বে পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের মৃত্যুর প্রধান কারণ। হৃৎশূল বা অ্যানজাইনা পেক্টোরিস হল হৃৎপিণ্ডের পেশীর ইসকেমিয়ার (রক্তের অভাব এবং তাই অক্সিজেন সরবরাহ) কারণে বুকে ব্যথা, সাধারণত করোনারি ধমনীতে (হৃৎপিণ্ডের রক্তনালী) বাধা বা খিঁচুনি হওয়ার কারণে এটি হয়। করোনারি ধমনী বাইপাস অস্ত্রোপচার, করোনারি ধমনী বাইপাস সংযোজন অস্ত্রোপচার এবং হার্ট বাইপাস হল অ্যানজাইনার উপশম এবং হৃদপিণ্ডের পেশীর কার্যকারিতা উন্নত করার জন্য করোনারি ধমনী রোগে আক্রান্ত রোগীদের অস্ত্রোপচারের পদ্ধতি। রোগীর শরীরের অন্য স্থান থেকে শিরা বা ধমনী কেটে এনে মহাধমনী থেকে শুরু করে করোনারি ধমনীতে সংযোজন করা হয়, অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস দ্বারা সৃষ্ট করোনারি ধমনীর সংকীর্ণ অঞ্চলের পার্শ্বপথ দিয়ে হৃৎপিণ্ডে সংযোজন করা হয়। এতে মায়োকার্ডিয়ামে (হৃৎপিণ্ডের পেশী) রক্ত ​​সরবরাহের উন্নতি হয়। হৃৎপিণ্ডের অকৃতকার্যতা বা কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিওর (সিএইচএফ) অথবা কনজেস্টিভ কার্ডিয়াক ফেইলিওর (সিসিএফ এমন একটি অবস্থা যা হৃৎপিণ্ডের কোনো কাঠামোগত বা কার্যকরী ব্যধির ফলে হতে পারে, যাতে সারা শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে রক্ত ​​পরিপূর্ণ বা পাম্প করায় হৃৎপিণ্ডের ক্ষমতা ব্যাহত হয়। এটাকে অ্যাসিস্টোল (হৃৎপিণ্ডের বৈদ্যুতিক এবং যান্ত্রিক কার্যকলাপ বন্ধ হওয়া) বা "হার্টবিট বন্ধ করা" এর সাথে বিভ্রান্ত করা যাবে না, এছাড়াও একে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের সাথেও মিলিয়ে ফেলা যাবেনা যেখানে হৃদরোগে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যায়। যেহেতু প্রাথমিক বা পরবর্তী মূল্যায়নের সময় সমস্ত রোগীর মাত্রাতিরিক্ত রক্তের বোঝা থাকে না, তাই "হার্ট ফেইলিওর" শব্দটি পুরানো শব্দ "কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিওর" এর চেয়ে বেশি পছন্দ করা হয়। সার্বজনীনভাবে সম্মত সংজ্ঞার অভাব এবং রোগ নির্ণয়ে অসুবিধার কারণে কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিওর প্রায়শই নির্ণয় করা যায় না, বিশেষ করে যখন অবস্থাটিকে "হালকা" হিসাবে বিবেচনা করা হয়। হৃৎপিণ্ডের ডান দিকের অকৃতকার্যতা হলে সাধারণত প্রান্তীয় এডিমা হয় অর্থাৎ পা ফুলে যায়। হৃদযন্ত্রের বাম দিকের ব্যর্থতায় সাধারণত ফুসফুসের শোথ বা ফুসফুসে তরল জমা হয়ে যায়। অ্যানিউরিজম হল স্থানীয়ভাবে কোন রক্তনালীর ব্যাসের ৫০% এর বেশি বেলুনের মত প্রসারণ। এর ফলে যে কোনো সময় তাৎক্ষণিক মৃত্যু হতে পারে। অ্যানিউরিজমগুলি সাধারণত মস্তিষ্কের গোড়ার ধমনীতে (উইলিসের বৃত্ত) এবং মহাধমনীতে (হৃদপিণ্ড থেকে বেরিয়ে আসা প্রধান ধমনীতে) ঘটে এটি একটি মহাধমনী অ্যানিউরিজম। একটি রক্তনালীতে এই স্ফীতি, অধিক স্ফীত অভ্যন্তরীণ নালিকার একটি স্ফীতির মতো, এতে যে কোনও সময় মৃত্যু হতে পারে। অ্যানিউরিজম যত বড় হবে, ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। অ্যানিউরিজমগুলি তাদের আকৃতি অনুসারেও বর্ণনা করা হয়েছে: স্যাকুলার এবং ফিউসিফর্ম। একটি স্যাকুলার অ্যানিউরিজম একটি ছোট বস্তার মত দেখতে; একটি ফিউসিফর্ম অ্যানিউরিজম একটি টাকুর মত আকৃতির হয়। জমাট রক্ত দ্রবীভূত করার জন্য আপনি এমন একটি ওষুধ ব্যবহার করবেন যা প্লাজমিনোজেনকে (রক্তে পাওয়া অণু) প্লাজমিনে (রক্ত জমাট দ্রবীভূত করে এমন উৎসেচক) রূপান্তরিত করে। একটি করোনারি ধমনীর (বা অন্যান্য রক্তনালী) অবরোধ মুক্ত করার একটি উপায় হল পারকিউটেনিয়াস ট্রান্সলুমিনাল করোনারি অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি (পিটিসিএ ১৯৭৭ সালে এটি প্রথম সম্পাদিত হয়েছিল। একটি তার রোগীর পায়ের ফিমোরাল ধমনী থেকে বা বাহুতে রেডিয়াল ধমনী থেকে অসুস্থ করোনারি ধমনী পর্যন্ত পাঠানো হয়, সেখান থেকে করোনারি ধমনী অঞ্চলের আগে পর্যন্ত পাঠানো হয়। এই তারের সাহায্যে, একটি বেলুন ক্যাথেটার পাঠানো হয় অসুস্থ অংশে, যেটি সেখানে পৌঁছে খুলে যায়। ক্যাথেটারের শেষে একটি ছোট ভাঁজ করা বেলুন থাকে। যখন বেলুন জলবাহীভাবে স্ফীত হয়, তখন এটি অ্যাথেরোম্যাটাস প্লেককে সংকুচিত করে এবং ধমনীর প্রাচীরকে ছড়িয়ে দিয়ে প্রসারিত করে। একই সময়ে, যদি একটি প্রসারণযোগ্য তারের জালিকা নল (স্টেন্ট) বেলুনে থাকে, তাহলে স্টেন্টটি সেখানে বসানো হবে (সেটি থেকে যাবে) যাতে ভিতর থেকে ধমনীর নতুন প্রসারিত খোলা অবস্থা একটি অবলম্বন পায়। ভেরিকোজ শিরা হল পায়ের শিরার পরিবর্তিত অবস্থা। যে অবস্থায় পায়ের শিরা বড়, বাঁকানো এবং দড়ির মত হয়ে যায় এবং ব্যথা, ফোলা বা চুলকানি হতে পারে। এগুলি টেলাঞ্জিয়েক্টাসিয়া বা মাকড়সার শিরাগুলির একটি চরম রূপ। যোগাযোগকারী শিরাগুলিতে কপাটিকার অপর্যাপ্ততার কারণে ভেরিকোজ শিরা হয়। এই শিরাগুলি শরীরের নিচের অংশের পৃষ্ঠস্থ এবং গভীর শিরাগুলিকে সংযুক্ত করে। সাধারনত, রক্ত ​​ পৃষ্ঠস্থ শিরা থেকে গভীর শিরায় প্রবাহিত হয়, যা হৃৎপিণ্ডে রক্ত ​​ফেরত যেতে সাহায্য করে। কিন্তু, যদি কপাটিকা ত্রুটিপূর্ণ হয়ে যায়, তখন পেশীর সংকোচনের (যা সাধারণত গভীর শিরাগুলিকে সংকুচিত করে হৃদপিণ্ডে রক্ত ​​ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে) ফলে রক্ত পৃষ্ঠীয় শিরাগুলিতে ফিরে আসে। যাদের ভেরিকোজ শিরা আছে তাদের ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস (ডিভিটি) এবং ফুসফুসীয় এমবোলিজম হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। ফ্লেবিটিস হল একটি শিরার প্রদাহ, যেটি সাধারণত পায়ে হয়। শরীরের গভীরে অবস্থিত শিরায় দেখা গেলে এটি সাধারণত সবচেয়ে গুরুতর। যাইহোক, এই অবস্থার বেশিরভাগ মানুষের সম্ভবত ৮০ থেকে ৯০ শতাংশই মহিলা। রোগটি জিনগত হতে পারে, কারণ এটি পরিবারে পরম্পরায় দেখা যায়। জন্মের সময় থেকে থাকা হৃৎপিণ্ডের ত্রুটিগুলিকে জন্মগত হৃৎপিণ্ডের ত্রুটি বলা হয়। সমস্ত নবজাত শিশুদের মধ্যে ১% এর সামান্য কম শিশুর জন্মগত হৃদরোগ দেখা যায়। সমস্ত জন্মগত হৃদরোগের ত্রুটির মধ্যে আটটি ত্রুটি অন্য সবগুলির চেয়ে বেশি দেখা যায় এবং পরিসংখ্যানগত দিক দিয়ে প্রায় ৮০% স্থান নিয়ে আছে, যেখানে বাকি ২০% এর অনেকগুলি আলাদাভাবে বিরল অবস্থা বা বিভিন্ন ত্রুটির সংমিশ্রণ নিয়ে গঠিত। হৃৎপিণ্ডের অ্যাসিনোটিক ত্রুটির ক্ষেত্রে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে। সবচেয়ে সাধারণ জন্মগত হার্টের ত্রুটি হল একটি নিলয় ঘটিত পর্দার ত্রুটি বা ভেন্ট্রাল সেপ্টাল ত্রুটি (ভিএসডি যেটি জন্মগত হৃদরোগে আক্রান্ত সমস্ত শিশুর প্রায় ২০% ক্ষেত্রে ঘটে। ভিএসডি-তে বাম নিলয় থেকে রক্ত ​​দক্ষিণ নিলয়ে চলে আসে (বাম নিলয় থেকে মহাধমনীর মাধ্যমে সারা শরীরে যাওয়ার কথা ফলে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​ফুসফুসীয় সঞ্চালনে ফিরে আসে। ভিএসডি এর সম্ভাব্য সমস্যাগুলির মধ্যে একটি হল ফুসফুসীয় উচ্চ রক্তচাপ (যখন হৃৎপিণ্ড থেকে ফুসফুসে যাওয়ার রক্তনালীতে চাপ খুব বেশি হয়)। হৃৎপিণ্ডের সায়ানোটিক ত্রুটিতে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। সায়ানোটিক ত্রুটিতে দক্ষিণ নিলয় থেকে দূষিত রক্ত ​​সিস্টেমিক সঞ্চালনের মাধ্যমে সারা শরীরে প্রবাহিত প্রবাহিত হয়। সায়ানোটিক ত্রুটিগুলির মধ্যে ফ্যালটের টেট্রালজি এবং মহা ধমনীর স্থানান্তর (প্রধান ফুসফুসীয় ধমনী এবং মহাধমনীর অবস্থানে বদল হয়ে যায়) অন্তর্ভুক্ত। শরীরে সুস্থিতি (হোমিওস্ট্যাসিস) কেবল তখনই সম্ভব যদি রক্ত সংবহন তন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করে। এর মানে হল যে প্রণালীকে কোষের চারপাশে থাকা কলা তরলে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহ করতে হবে এবং বিপাকীয় বর্জ্যও সরিয়ে নিতে হবে। হৃৎপিণ্ড এমন ধমনী দ্বারা গঠিত যারা হৃৎপিণ্ড থেকে রক্ত ​​নিয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে দেয় এবং শিরার মাধ্যমে আবার হৃৎপিণ্ডে রক্ত ​​ফেরত আসে। দুটি বর্তনীর মাধ্যমে রক্ত হৃৎপিণ্ড থেকে বেরিয়ে যায়: ফুসফুসীয় এবং সিস্টেমিক বর্তনী। ফুসফুসীয় বর্তনী ফুসফুসে রক্ত ​​বহন করে যেখানে গ্যাসের বিনিময় ঘটে এবং সিস্টেমিক বর্তনী শরীরের সমস্ত অংশে রক্ত ​​পরিবহন করে যেখানে কলা তরলের সাথে বিভিন্ন উপাদান বিনিময় হয়। সুস্থিতি বজায় রাখার জন্য রক্ত সংবহন তন্ত্র অন্যান্য সমস্ত তন্ত্রের সাথে একসাথে কাজ করে। লসিকা তন্ত্র রক্ত সংবহন তন্ত্রের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। সুস্থিতি বজায় রাখার জন্য তারা একসাথে কাজ করে এমন তিনটি প্রধান উপায় রয়েছে: লসিকা তন্ত্র অতিরিক্ত কলা তরল গ্রহণ করে এবং এটি রক্ত ​​​​প্রবাহে ফিরিয়ে দেয়, ল্যাকটিয়েল অন্ত্রের ভিলি থেকে চর্বি অণু গ্রহণ করে এবং তাদের রক্ত ​​​​প্রবাহে পরিবহন করে এবং উভয় তন্ত্রই রোগের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করার জন্য একসাথে কাজ করে। লসিকা তন্ত্র শ্বেত রক্ত ​​​​কোষ তৈরি করতে পারে যা রোগ এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। বয়সের সাথে সাথে হৃদপিণ্ডের পেশী কম কর্মক্ষম হয়ে পড়ে, এবং সর্বাধিক কার্ডিয়াক আউটপুট ও হৃদস্পন্দন উভয়ই হ্রাস পায়, যদিও বিশ্রামের মাত্রা পর্যাপ্ত থেকে বেশি হতে পারে। মায়োকার্ডিয়ামের স্বাস্থ্য তার রক্ত ​​​​সরবরাহের উপর নির্ভর করে এবং বয়সের সাথে সাথে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিসের ফলে করোনারি ধমনীর সংকুচিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এথেরোস্ক্লেরোসিস হল ধমনীর দেয়ালে এবং তার ভেতরে কোলেস্টেরলের জমা, যা রক্তের প্রবাহ হ্রাস করে এবং রুক্ষ পৃষ্ঠ তৈরি করে যা অন্তর্নালী রক্ত পিণ্ড গঠনের কারণ হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপ বাম নিলয়ের কাজ বাড়িয়ে করে। এটি বড় হয়ে যেতে পারে বা তার রক্ত ​​সরবরাহকে বাড়িয়ে দিতে পারে, এতে নিলয় দুর্বল হয়ে পড়ে। একটি দুর্বল নিলয় দক্ষতার সঙ্গে পাম্প করতে পারে না এবং এটি কনজেস্টিভ হার্ট ফেলিওরের দিকে অগ্রসর হতে পারে। এই প্রক্রিয়া ধীর বা দ্রুত হতে পারে। ফাইব্রোসিস ফলে হৃদপিণ্ডের কপাটিকাগুলি পুরু হয়ে যেতে পারে, যার ফলে হৃদপিণ্ডে বিশেষ ধরণের শব্দ (হৃৎপিণ্ডের মধ্য দিয়ে দ্রুত, অস্থির (অশান্ত) রক্ত ​​প্রবাহ দ্বারা তৈরি) হতে পারে এবং কম কার্যকরী পাম্পিং হতে পারে। বয়সের সাথে সাথে অ্যারিথমিয়াও বেশি দেখা যায়, কারণ পরিবাহী পথের কোষগুলি কম কার্যকরী হয়ে যায়। শারীরবৃত্তীয় চাপ পোড়া থেকে শুরু করে হাড় ভাঙা পর্যন্ত যেকোনো ধরনের আঘাত থেকে হতে পারে; শারীরবৃত্তীয় চাপের প্রতি শরীরের প্রতিক্রিয়া দুটি পর্যায়ে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় তার মধ্যে একটি হল এব পর্যায় (প্রাথমিক পর্যায় যা আঘাতের পরপরই শুরু হয়। দ্বিতীয় পর্যায়টি আঘাতের প্রায় ৩৬ থেকে ৪৮ ঘন্টা পরে শুরু হয়, তাকে ফ্লো ফেজ বলা হয়। এব (শক) পর্যায়ে অপর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালন, ইনসুলিনের মাত্রা কমে যাওয়া, অক্সিজেনের ব্যবহার কমে যাওয়া, হাইপোথার্মিয়া (শরীরের নিম্ন তাপমাত্রা হাইপোভোলেমিয়া (কম রক্তের পরিমাণ) এবং হাইপোটেনশন (নিম্ন রক্তচাপ) দেখা যায়। ফ্লো পর্যায়ে ক্যাটেকোলামাইন, গ্লুকোকোর্টিকয়েড এবং গ্লুকাগনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, স্বাভাবিক বা উচ্চতর ইনসুলিনের মাত্রা, ক্যাটাবলিক (ভাঙ্গন হাইপারগ্লাইসেমিক (রক্তে উচ্চ মাত্রায় শর্করা অক্সিজেনের ব্যবহার/শ্বাসের হার বৃদ্ধি, হাইপারথার্মিয়া (শরীরের উচ্চ তাপমাত্রা) জ্বর আসা, উচ্চ বিপাকীয় হার, ইনসুলিন প্রতিরোধের বৃদ্ধি, কার্ডিয়াক আউটপুট বৃদ্ধি হয়। ওষুধের কারণে বা কোন অস্বাভাবিকতার জন্য এভি নোড ত্রুটিযুক্ত হলে, এসএ নোডের মাধ্যমে এভি নোডে উত্তেজনা দেখা দেয়, নিলয়গুলি সূচনাকারী উদ্দীপনা পায় না এবং গুচ্ছ শাখার স্বয়ংক্রিয় কোষগুলি তাদের নিজস্ব গতিতে ক্রিয়া শুরু করে দেয় এবং নিলয়ের পেসমেকার হিসেবে কাজ করে। এর ফলে পরিবাহী সমস্যা সৃষ্টি হয়। গুচ্ছ শাখাগুলির সাথে পরিবহনের সমস্যা সৃষ্টিকারী হলে দক্ষিণ এবং বাম নিলয়ে অসময়ে সংকোচন হয়। দক্ষিণ নিলয়ের সমস্যা সবচেয়ে সাধারণ এবং তার চিকিৎসা না করলেও চলে, কিন্তু বাম নিলয়ের সমস্যা সবসময় গুরুতর এবং তার চিকিৎসা করা আবশ্যক। • এভি গুচ্ছ (দুটি নিলয়ের মধ্যে অন্তঃনিলয় পর্দায় অবস্থিত যা দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে ডান এবং বাম দুই দিকে যায় এবং পর্দা ছেড়ে উভয় নিলয়ের দেওয়ালে প্রবেশ করে) • কিউআরএস হল নিলয় বৈদ্যুতিকভাবে উদ্দীপিত (পরিবর্তিত সেইসাথে অলিন্দের পুনঃপরিবর্তন। দুটি উপবিভাগ সহ স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা: অনুকম্পী বিভাগ এবং পরা-অনুকম্পী বিভাগ। * এএনপি: অ্যাট্রিয়াল নেট্রিউরেটিক পেপটাইড হৃদযন্ত্রের জন্য সর্বদা প্রসারিত প্রযুক্তির একটি উদাহরণ এই গল্পে সর্বোত্তমভাবে বর্ণিত হয়েছে: ১৯৫৫ সালে, আমার বয়স যখন পাঁচ বছর বয়স ছিল, আমি প্রথমে আমার পারিবারিক চিকিৎসকের কাছে জানতে পারি যে আমার হৃদপিণ্ডে বিশেষ ধরণের শব্দ (মার্মার) হয় এবং এটির প্রতি মনোযোগের প্রয়োজন হবে। ১৯৬৫ সালে আমার বয়স ১৫ বছর বয়স নাগাদ, রোড আইল্যান্ড হাসপাতালে আমার দুটি কার্ডিয়াক ক্যাথারাইজেশন (হৃদযন্ত্রের বিশেষ কিছু অবস্থা, যেমন আটকে থাকা ধমনী বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের নির্ণয়) হয়েছিল। পরীক্ষাগুলি করে কোন নির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে আসা যায়নি এবং আমাকে আমার স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে বলা হয়েছিল এবং বলা হয়েছিল কোনও সমস্যা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে। কোন সমস্যা হয়নি কিন্তু ১৯৭৫ সালে আমার পারিবারিক চিকিৎসক আমাকে বলেছিলেন যে আমার হৃদযন্ত্র আবার পরীক্ষা করা উচিত। মরিয়ম হাসপাতালের ডাঃ ডেভিড কিটজেস আরেকটি ক্যাথারাইজেশন করেন। এইবার, আমাকে অন্য কথা বলা হল। আমাকে বলা হয়েছিল যে নতুন মেশিন প্রযুক্তির কারণে, ডাঃ কিটজেস দেখতে পেয়েছেন যে আমার অ্যাওর্টিক স্টেনোসিস হয়েছে। এর অর্থ জন্মের সময় কপাটিকা বিকৃত হওয়ার কারণে প্লেক তৈরি করে কপাটিকার পথ সংকুচিত হয়েছে। ডাঃ কিটজেস আমাকে জানিয়েছিলেন যে আমার পঞ্চাশ বা ষাট বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত আমি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারব, তার পরে আমার সংশোধনমূলক অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন। অস্ত্রোপচারের পর প্রায় ৩ বছর হয়ে গেছে এবং আমি আমার প্রত্যাশার চেয়ে ভাল আছি। ১৯৭৭ সালে আমার ছেলে কেভিন হাইপোপ্লাস্টিক লেফট-হার্ট সিনড্রোম নিয়ে জন্মেছিল এবং মাত্র ২ দিন বেঁচে ছিল কারণ হৃদযন্ত্রের অস্ত্রোপচারের অবস্থা আজকের মত ছিলনা। আমি কৃতজ্ঞ যে আমি এমন একটি সময়ে জীবনধারণ করেছি যখন আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তির দৌলতে আমার নতুন মহাধমনী হৃদযন্ত্রের কপাটিকার কারণে আমি দ্বিতীয় জীবন পেয়েছিলাম। এই অধ্যায়ে আমাদের লক্ষ্য হল আপনার হাত ধরে রক্ত সংবহন তন্ত্রের প্রতিটি অংশের মধ্য দিয়ে আপনাকে নিয়ে যাওয়া, যাতে আপনিও শিখতে পারেন যে এই রক্ত ​​পাম্পিং মেশিন, যাকে আমরা সবাই হৃদপিণ্ড বলি, তাকে শ্রদ্ধা করা। সেরিব্রোভাসকুলার রোগ হল সেগুলি, যেগুলি মস্তিষ্কের রক্তনালীগুলিকে প্রভাবিত করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের পরে এটি মৃত্যুর তৃতীয় কারণ। স্ট্রোক (সেরিব্রোভাসকুলার দুর্ঘটনা বা সিভিআরও বলা হয়) হল একটি সেরিব্রোভাসকুলার ডিসঅর্ডার যা মস্তিষ্কের একটি অংশে হঠাৎ করে রক্ত ​​প্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে ঘটে। ইসকেমিয়া নামে পরিচিত রক্তের প্রবাহ কমে যাওয়া যেকোনো কলার জন্যই বিপজ্জনক কিন্তু মস্তিষ্কের কলা বেশি দুর্বল প্রধানত এর বিপাকীয় প্রতিক্রিয়ার উচ্চ হারের কারণে। তাই এটি বেশি বিপজ্জনক। প্রকৃতপক্ষে মস্তিষ্কে যদি তিন মিনিটের বেশি রক্ত ​​​​প্রবাহ বন্ধ হয় তবে এটি বেশিরভাগ মস্তিষ্কের কোষের মৃত্যুর জন্য যথেষ্ট হতে পারে। এই কারণে স্ট্রোক হলে কয়েক মিনিটের মধ্যে মানুষ মারা যেতে পারে বা তাদের মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে হতে পারে। স্ট্রোককে হয় অক্লুসিভ বা রক্তক্ষরণ জাতীয় হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে এবং মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে বা এর পৃষ্ঠতলে এটি ঘটতে পারে। অক্লুসিভ স্ট্রোকে কোন রক্তনালীর রক্ত ​​​​প্রবাহ অবরুদ্ধ হয়ে যায়। রক্তক্ষরণ জাতীয় স্ট্রোকে কোন রক্তনালী ফেটে গিয়ে রক্তক্ষরণ হয়। শরীরের সমস্ত তন্ত্রের মতো, রক্ত সংবহন তন্ত্রও সুস্থিতি বজায় রাখতে একটি ভূমিকা পালন করে। স্নায়ুতন্ত্র হৃদপিণ্ডের যে কাজ করার কথা সেই অনুযায়ী হৃৎপিণ্ডের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রিত করে। হার্টের সঠিক পাম্পিং স্বাভাবিক রক্তচাপ এবং কলাগুলির সঠিক অক্সিজেন প্রাপ্তি বজায় রাখে। সংবহন তন্ত্র রক্তের জন্য পথ গঠন করে, কিন্তু তারা কেবলমাত্র একটি নালিকা তন্ত্র নয়। রক্তনালীগুলি নিষ্ক্রিয় নালিকা নয়, বরং সুস্থিতিতে সক্রিয় অবদানকারী। ধমনী ও শিরা রক্তচাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং কৈশিকনালীগুলি রক্ত ​​ও কলাগুলির মধ্যে প্রয়োজনীয় উপাদানের আদান-প্রদানের স্থান হিসেবে কাজ করে। ;এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে ১ এটি স্নায়ুর মতো বিদ্যুৎ সঞ্চালন করে :ঙ) এগুলোর কোনটিই নয়, শুধুমাত্র স্নায়ু বিদ্যুৎ সঞ্চালন করে ২ এটি যে কোনো সময়ে শরীরে সবচেয়ে বেশি রক্ত ​​বহন করে ৩ রক্ত পাম্প করতে এরা একসাথে সংকুচিত হয় :ক) দক্ষিণ নিলয়ের সাথে দক্ষিণ অলিন্দ এবং বাম নিলয়ের সাথে বাম অলিন্দ :খ) বাম অলিন্দের সাথে দক্ষিণ অলিন্দ এবং বাম নিলয়ের সাথে দক্ষিণ নিলয় :গ) ত্রিপত্রক কপাটিকা এবং মিট্রাল কপাটিকা :ঘ) মহাধমনী এবং ফুসফুসীয় ধমনী :ঙ) মহাধমনী, ফুসফুসীয় ধমনী এবং ফুসফুসীয় শিরা :ঙ) এগুলির কোনোটিই নয়, একটি পেসমেকার অস্ত্রোপচার করে ঢোকানো হয় ৫ একটি ইসিজি পড়ার সময়, এই অক্ষরটি এভি নোড থেকে এভি গুচ্ছে পুনঃপরিবর্তন দেখায় ৬. একটি ইসিজিতে টি তরঙ্গ দেখায় :ক) রক্তনালীগুলির দেয়ালে রক্তের চাপ :ঙ) কৈশিকনালীর উপর রক্তের চাপ :ক) গড় ১২০ মিমি পারদ :খ) নিলয় সিস্টোলের সময় ধীরে ধীরে হ্রাস পায় :গ) সর্বোচ্চ যখন রক্ত ​​বাম নিলয় থেকে মহাধমনীতে পাম্প করা হয় :ঘ) গড় ৮০ মিমি পারদ :ঙ) ক এবং গ উভয়ই :চ) খ এবং ঘ উভয়ই ৯. হৃৎপিণ্ডে কয়টি প্রকোষ্ঠ রয়েছে? মহাধমনী সিস্টেমিক বর্তনীর ধমনীগুলির মধ্যে বৃহত্তম # ভ্যান ডি গ্রাফ, কেন্ট এম. হিউম্যান অ্যানাটমি। ম্যাকগ্রা হিল পাবলিশিং, বার রিজ, আইএল। ২০০২। # এসেনশিয়ালস অফ অ্যানাটমি অ্যান্ড ফিজিওলজি, ভ্যালেরি সি. স্ক্যানলন এবং টিনা স্যান্ডার্স # টরটোরা, জি. অ্যান্ড গ্রাবোস্কি, এস ২০০০) প্রিন্সিপলস অফ অ্যানাটমি অ্যান্ড ফিজিওলজি। উইলি অ্যান্ড সন্স। ব্রিসবেন, সিঙ্গাপুর এবং চিচেস্টার। সমস্ত গণিতই প্রমাণের সাথে কাজ করে না, কারণ গণিতে ধারণা, সমস্যা, নিদর্শন, ভুল এবং সংশোধন সহ মানুষের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ পরিসর জড়িত। যাইহোক, প্রমাণগুলি আধুনিক গণিতের একটি খুব বড় অংশ এবং বর্তমানে গণিতে যে বিবৃতি, মন্তব্য, ফলাফল ইত্যাদি কেউ ব্যবহার করে, সেটি যথাযথ গাণিতিক প্রমাণের সাথে না হওয়া পর্যন্ত তা অর্থহীন বলে বিবেচিত হয়। এই বইটি কোন নির্দিষ্ট ক্রমে গণিতের অনেক বিখ্যাত উপপাদ্যের প্রমাণ (বা প্রমাণের স্কেচ) ধারণ করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। এটি একটি শেখার সংস্থান হিসেবে ব্যবহার করা উচিত, আপনার নিজের প্রমাণগুলি লেখার দক্ষতা অর্জন ও সাধারণ সূত্রের জন্য ভালো অনুশীলন হলো বিদ্যমান প্রমাণগুলো অধ্যয়ন করা। যদিও এটি অন্য কোনো উইকিবই বা উইকিপিডিয়া নিবন্ধের সহচর হিসেবে অভিপ্রেত নয় তবে তাদের মধ্যে থাকা উপপাদ্যগুলির প্রমাণের লিংক দিয়ে তাদের পরিপূরক করতে পারে। বি:দ্র: একটি সমস্যা সমাধানের জন্য সাধারণত অনেক উপায় আছে। অনেক সময় ব্যবহৃত প্রমাণটি এর সাথে জড়িত পরিভাষাগুলির প্রাথমিক সংজ্ঞাতে নিয়ে আসে। আমরা প্রথম প্রধান অবদানকারীর দেওয়া সংজ্ঞা অনুসরণ করব। গণিতের বিখ্যাত উপপাদ্য/√২ একটি অমূলদ সংখ্যা|√২ একটি অমূলদ সংখ্যা]] প্রমাণ এবং সংজ্ঞা গণিতের ক্ষেত্র অনুসারে সাজানো হবে: {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সমগ্র মহাবিশ্ব পদার্থ দিয়ে তৈরি হয়েছে। এই মুহূর্তে, তোমাকেও পদার্থ ঘিরে রয়েছে। আমরা যে বায়ুতে শ্বাস নিই সেটি হলো পদার্থ। তুমি তোমার চারপাশে যা কিছু দেখছ সবই হলো পদার্থ। তুমি যে গন্ধগুলি পাও তাও কিন্তু পদার্থ। তুমি যে শব্দগুলি শুনতে পাও সেটি তোমার কানে পদার্থের চলাচলের কারণে ঘটে। যা স্থান নেয় এবং যার ওজন আছে তাই হলো পদার্থ। বিজ্ঞানীদের ভাষায়, পদার্থের আয়তন ও ভর রয়েছে। সকল পদার্থই আবার পরমাণু নামক ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। বিশুদ্ধ ধরনের পরমাণুকে বলা হয় মৌল। তাহলে বুঝতে পারছো মৌলগুলিই পদার্থকে বিভিন্ন ধর্মের গুণাবলী দেয়। আজকাল আমরা ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ নামক একটি বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে পরমাণু দেখতে পারি। একটি শক্তিশালী অপটিক্যাল মাইক্রোস্কোপ দিয়ে আমরা যেসব পদার্থগুলি দেখি তার চেয়ে কয়েক লক্ষ গুণ ছোট ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে দেখা যায়। আমাদের চারপাশের বেশিরভাগ পদার্থই একাধিক মৌল নিয়ে গঠিত। কিন্তু কিছু কিছু পদার্থ শুধু মাত্র একটি মৌল দিয়ে গঠিত হয়। তুমি যদি কখনও হীরা দেখে থাক তবে জানবে এটি শুধুমাত্র একটি রাসায়নিক মৌল দিয়ে তৈরি হয়েছে। সেই মৌলটির নাম হলো কার্বন। আশ্চর্যজনকভাবে, তুমি আঁকা বা লেখার জন্য যে পেন্সিল ব্যবহার করো তাতে গ্রাফাইট থাকে। এই গ্রাফাইটও কার্বন দিয়ে গঠিত। তবে কি জানো, গ্রাফাইটে কার্বন পরমাণুগুলি হীরার কার্বন পরমাণুগুলির থেকে আলাদাভাবে সাজানো থাকে। শুধুমাত্র একটি মৌল রয়েছে এমন কিছু পদার্থের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো: * অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি একটি ঠাণ্ডা পানীয়ের ক্যান * ২৪ ক্যারেট বিশুদ্ধতার সোনা * একটি বেলুনে যেটি উপরের দিকে ভাসছে তার মধ্যে থাকা হিলিয়াম গ্যাস * ঢালাই লোহার তৈরি বাগানের রেলিং দ্রষ্টব্য: উপরের উদাহরণগুলি প্রকৃতপক্ষে বিশুদ্ধ মৌলের উদাহরণ নয়। কারণ ধাতুগুলিতে সর্বদাই অশুদ্ধি হিসাবে অন্যান্য মৌল ক্ষুদ্র পরিমাণ থাকে। প্রাচীন মানুষেরা জানত কিভাবে লোহার যৌগ আয়রন অক্সাইড থেকে মৌলিক লোহাকে আলাদা করতে হয়। তারা মাটি থেকে খনন করা খনিজ আয়রন অক্সাইডকে কাঠকয়লা দিয়ে গরম করে মৌলিক লোহাকে আলাদা করত। আয়রন অক্সাইড লোহা এবং অক্সিজেনের একটি যৌগ। কাঠকয়লা দিয়ে গরম করার ফলে এই দুটি মৌলিক পদার্থ তারা আলাদা হয়ে যায়। এক্ষত্রে অক্সিজেন কাঠকয়লায় কার্বনের সাথে মিশে গিয়ে বিশুদ্ধ লোহাকে মুক্ত করে দেয়। মৌলগুলির পর্যায় সারণী হলো একটি সারণী যা বিভিন্ন ধরণের রাসায়নিক মৌলকে তাদের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য অনুসারে সাজিয়ে দেখায়। পর্যায় সারণীর বেশিরভাগ অংশই অনেক বছর আগে তৈরি করা হয়েছিল। এ পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা ৯০টি রাসায়নিক মৌল চিহ্নিত করতে পেরেছেন যা প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়। এছাড়া আনুমানিক আরো ২৫টি মানবসৃষ্ট বা কৃত্রিম রাসায়নিক মৌল রয়েছে। অণুজীব অত্যন্ত ক্ষুদ্র জীব বা আধা-জীবন্ত কণা যা ঐতিহ্যগতভাবে উদ্ভিদবিদদের দ্বারা অধ্যয়ন করা হয়, কিন্তু এখন অণুজীববিজ্ঞানের আরও বিশেষ ক্ষেত্রের মধ্যে ব্যবহার করা হয়। একটি বিশেষ ক্ষেত্র হিসাবে, অণুজীববিজ্ঞানের নিজস্ব পদ্ধতি এবং পরিভাষাগুলি প্রায়শই উদ্ভিদবিদদের দ্বারা ব্যবহৃত পরিভাষাগুলির থেকে খুব ভিন্ন। তা সত্ত্বেও, উদ্ভিদবিদ্যার ছাত্রদের এই জীবের কিছু শেখার জন্য মূল্য রয়েছে- তাদের সম্ভবত আরও আদিম প্রকৃতি এবং উদ্ভিদের রোগের কারণ হিসাবে তাৎপর্য বোঝার জন্য। একটি ব্যাকটেরিয়াম বহুবচন: ব্যাকটেরিয়া) হল একটি এককোষী জীব যা ব্যাকটেরিয়া রাজ্যের অন্তর্গত, তিনটি রাজ্য স্কিমের মধ্যে। এটি জীবনের তিনটি প্রধান শাখার একটির অন্তর্গত এক প্রকার জীবও হতে পারে। তারা রাজ্য মনোরানদের অন্তর্গত। ঐতিহ্যগতভাবে পাঁচটি রাজ্যের একটি হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ, ব্যাকটেরিয়া হল মাইক্রোস্কোপিক এবং অপেক্ষাকৃত সহজ কোষ, যাকে বলা হয় প্রোক্যারিওটস । এই কোষগুলিতে ইউক্যারিওট নামক আরও জটিল কোষগুলির নিউক্লিয়াস এবং অর্গানেলের অভাব রয়েছে যা উদ্ভিদ দ্বারা নির্মিত হয়। যাইহোক, উদ্ভিদের কোষের মতো, বেশিরভাগ ব্যাকটেরিয়া কার্বোহাইড্রেট-ভিত্তিক কোষ প্রাচীর ধারণ করে। সাধারণ বক্তৃতায় ব্যাকটেরিয়া" এখনও প্রত্নতাত্ত্বিক ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায়, যদিও সাম্প্রতিককালে একটি স্বাধীন শাখা বা জীবনের "রাজ্য" হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। এগুলি বিভিন্ন আকারে ঘটে যার অন্তর্ভুক্ত: *কোকি (টেট্রা, মাইক্রো, ডিপ্লো, স্ট্যাফাইলো, স্ট্রেপ্টো এবং সারসিনিয়া কোকি) *ব্যাসিলাস (ডিপ্লো এবং স্ট্রেপ্টো ব্যাসিলাস) *ফ্ল্যাগেলেশন (অ্যাম্ফিট্রিকাস, লোফোট্রিকাস, পেট্রিট্রিকাস এবং একরঙা) সত্যিকারের ব্যাকটেরিয়া হল পৃথিবীর প্রাচীনতম জীব, আর্কাইয়ার সম্ভাব্য ব্যতিক্রম ছাড়া, এবং তারা সবচেয়ে বেশি পরিমাণে আছে। মাটি, পানিতে এবং অন্যান্য জীবের পরজীবী হিসেবে ব্যাকটেরিয়া বিদ্যমান। ব্যাকটেরিয়ার প্রজাতি এবং স্ট্রেনগুলি বেশিরভাগ অ-বংশগত রোগের কারণ না হলেও অনেকের কারণ। তারা অ্যান্টিবায়োটিক নামে পরিচিত ওষুধের লক্ষ্যবস্তু। একটি ভাইরাস হল একটি বাধ্যতামূলক সেলুলার পরজীবী যা তার প্রতিলিপির জন্য হোস্ট কোষের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ভাইরাসের জিনোমে একক স্ট্র্যান্ডেড বা ডাবল স্ট্র্যান্ডেড ডিএনএ বা আরএনএ থাকতে পারে। ভাইরাল জিনোমের আকার ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয় এবং এক থেকে ২৫০টি জিনের মধ্যে এনকোড হতে পারে। উদ্ভিদবিদ্যার অধ্যয়নের মধ্যে সবচেয়ে আগ্রহের বিষয় হল ভাইরাস যা উদ্ভিদের রোগজীবাণু । বেশিরভাগ উদ্ভিদ ভাইরাসে একক-স্ট্রেন্ডেড, মেসেঞ্জার-সেন্স আরএনএ জিনোম (ক্লাস ৪) থাকে এবং শুধুমাত্র এক থেকে ১২টি প্রোটিনের মধ্যে এনকোড করে। এই প্রোটিনগুলি ভাইরাস সংক্রমণে, প্রতিলিপিকরণ, কোষ থেকে কোষে এবং পদ্ধতিগত চলাচলে, ভাইরাসের গঠনে এবং উদ্ভিদের হোস্ট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দমনে কাজ করে। অনেক ক্ষেত্রে, ভাইরাসের প্রতিলিপি কোষের পৃথক ভাইরাস-প্ররোচিত অঞ্চলে, তথাকথিত ভাইরোপ্লাজমগুলিতে সঞ্চালিত হয় এবং ভাইরাস উপাদানগুলির একটি পুলের সংশ্লেষণকে প্ররোচিত করে এবং তারপরে এই পুল থেকে অনেকগুলি ভাইরাস কণার সমাবেশ ঘটে। ভাইরাস সাধারণত হোস্টের মধ্যে অনুভূমিকভাবে প্রেরণ করা যেতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে সংক্রমণ পোকামাকড়, নেমাটোড, ছত্রাক বা অন্যান্য ভেক্টরের উপর নির্ভরশীল। যাইহোক, অন্যান্য কিছু ভাইরাস, যেমন টোব্যাকো মোজাইক ভাইরাস টিএমভি উদ্ভিদের টিস্যু এবং ভাইরাস-দূষিত পৃষ্ঠের মধ্যে শারীরিক যোগাযোগের মাধ্যমে যান্ত্রিকভাবে প্রেরণ করা হয়। একবার ভাইরাসটি স্থানান্তরিত হয়ে এবং সফলভাবে উদ্ভিদ কোষে প্রবেশ করলে, এটি স্থানীয়ভাবে কোষ থেকে কোষে স্থানান্তরিত হয় যতক্ষণ না এটি ফ্লোয়েমে প্রবেশ করে, যা ভাইরাসটিকে একটি পদ্ধতিগত সংক্রমণ ঘটাতে দূরবর্তী টিস্যুতে প্রবেশ করতে দেয়। এমনকি ভাইরাসের চেয়েও ছোট ভাইরয়েড। ভাইরয়েড হল সংক্রামক এজেন্ট যা একক-অসস্থিত আরএনএ নিয়ে গঠিত, যা কোনো প্রোটিনকে এনকোড করে না। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} বেশিরভাগ উদ্ভিদ কোষ একটি বড় বা কম মাত্রায় বিশেষায়িত, এবং কলায় একসাথে সাজানো হয়। একটি উদ্ভিদ কলা এক বা একাধিক ধরণের কোষ দ্বারা গঠিত কিনা তার উপর নির্ভর করে এটি সরল বা জটিল হতে পারে। উদ্ভিদে পাওয়া সবচেয়ে সরল কলাকে প্যারেনকাইমা বলা হয়। কোষগুলি খুব বিশেষায়িত নয়, কমবেশি গোলাকার বা কৌণিক যেখানে একত্রে বস্তাবন্দী এবং পাতলা-প্রাচীরযুক্ত। এক ধরনের প্যারেনকাইমাকে ক্লোরেনকাইমা বলা হয় কারণ কোষগুলিতে ক্লোরোপ্লাস্ট গঠনের টিস্যু (সাধারণত পাতায়) থাকে যা উদ্ভিদের বেশিরভাগ সালোকসংশ্লেষণের জন্য দায়ী। লক্ষ্য করুন যে অন্ততপক্ষে সাধারণ কলায় (একটি কোষের প্রকারের কলা গঠিত কলার নামটি কোষের ধরন থেকে অনুসরণ করে। যাইহোক, কলাগুলির অনন্য শারীরবৃত্তীয় নাম থাকতে পারে যেগুলি উদ্ভিদে কোথায় ঘটে তার সাথে সম্পর্কিত। একটি উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য এমন স্থানে অবস্থিত একটি পৃথক কোষের উৎসের প্রয়োজন যেখানে বৃদ্ধির প্রয়োজন হয় এবং শরীরের পরিকল্পনাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার জন্য শুরু করা যেতে পারে (প্রাণীর তুলনায়, গাছপালা এই ক্ষেত্রে বরং উন্মুক্ত)। আকারে কিছু বর্ধন সর্বদা বিদ্যমান কোষের প্রসারণ বা বর্ধিতকরণ দ্বারা বা বিদ্যমান কোষগুলিকে কেবল বিভাজনের দ্বারা সম্ভব। কিন্তু একটি কোষের প্রকারের মধ্যে অন্য কোষের পার্থক্য তখনই সম্ভব যদি প্রাথমিক কোষ (মাদার সেল) খুব বিশেষায়িত না হয়। কোষের সমন্বয়ে গঠিত কলাগুলি যেগুলি আলাদা থাকে না এবং তাদের বিভাজন দ্বারা কোষগুলিকে নতুন কলা এবং অঙ্গ গঠনের জন্য সরবরাহ করে, তাদের মেরিস্টেম বলা হয়। মেরিস্টেম কলা এমন জায়গায় ঘটে যা খুব সুশৃঙ্খল আকারের বৃদ্ধির অনুমতি দেয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} পদার্থের চারটি প্রধান অবস্থা রয়েছে: | কঠিন পদার্থ তাদের আকৃতি শক্তভাবে ধরে রাখে। | তরল তাদের পাত্রের আকৃতি নেয়, কিন্তু নিজেদেরকে একত্রে ধরে রাখে। | গ্যাসগুলি সম্পূর্ণরূপে তাদের পাত্রের আকার ধারণ করে, আলাদাভাবে ছড়িয়ে পড়ে। | প্লাজমা গ্যাসের মত কাজ করতে পারে, কিন্তু ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড দ্বারাও প্রভাবিত হয়। | উদাহরণ: মোমবাতির শিখা, বজ্রপাত, তারা। প্রতিটি অবস্থা একটি পর্যায় নামেও পরিচিত। উপাদানগুলি নির্দিষ্ট শারীরিক অবস্থার অধীনে এক পর্যায় থেকে অন্য পর্যায়ে পরিবর্তিত হতে পারে। এই শর্তগুলি হল তাপমাত্রা এবং চাপ''। তাপমাত্রা একটি পদার্থের তাপের পরিমাণের সাথে সম্পর্কিত, এবং চাপ হল পদার্থটিকে "নিষ্কাশিত" করার শক্তির পরিমাণ। পানির গভীরে উচ্চ চাপ থাকে এবং পাহাড়ের উপরে নিম্নচাপ থাকে। এছাড়াও পদার্থের আরেকটি অবস্থা আছে যাকে বলা হয় 'প্লাজমা'। এটি সূর্য এবং ফ্লুরোসেন্ট আলোতে বিদ্যমান। প্লাজমা মূলত একটি গ্যাস যা বিদ্যুতায়িত হয়েছে। এক পর্যায় থেকে অন্য পর্যায়ে পরিবর্তন করার প্রক্রিয়ার জন্য বিশেষ নাম রয়েছে: একটি পদার্থ এক পর্যায় থেকে অন্য ধাপে পরিবর্তিত হতে পারে, কিন্তু তবুও একই পদার্থ হতে পারে। তুমি ফুটন্ত পানির পাত্রের উপর জলীয় বাষ্প দেখতে পার। সেই গ্যাস ঘনীভূত হয়ে এক ফোঁটা পানিতে পরিণত হতে পারে। তুমি যদি সেই ফোঁটাটি ফ্রিজে রাখ তবে এটি শক্ত হয়ে যাবে। এটি যে পর্যায়েই হোক না কেন, এটি সর্বদা একই রাসায়নিক: পানি। এটির একই রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। অন্য কথায়, বরফ শুধু কঠিন পানি, আর বাষ্প হল বায়বীয় পানি। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} অধ্যায় ৫ উদ্ভিদ প্রজনন পরীক্ষাগার ফুল স্প্যাথোগ্লোটিস প্লিকাটা ব্লুম — এই অর্কিডের ফুলগুলি সিউডোবাল্ব থেকে বেড়ে ওঠা একটি খাড়া রেসিমের উপর বাহিত হয়, প্রতিটি ফুল একটি সবুজ থেকে বেগুনি রঙের ব্র্যাক্ট দ্বারা বিভক্ত হয় যা বয়সের সাথে দৃঢ়ভাবে প্রতিবিম্বিত হয়। বেগুনি রঙের সিপল এবং পাপড়ি একই রকম এবং ছড়ানো উপবৃত্তাকার থেকে উপবৃত্তাকার-ডিম্বাকার লেবেলাম তিনটি স্বতন্ত্র অংশে রয়েছে: পার্শ্বীয় লোবগুলি সরু এবং খাড়া, মধ্যবর্তী লোব অনুভূমিক এবং ছিদ্র বা ২-লবযুক্ত। পরেরটির উপরে শুয়ে থাকা হল সংকীর্ণ ক্ল্যাভেট কলাম । স্প্যাথোগ্লোটিসের নিকৃষ্ট ডিম্বাশয় পেরিয়ান্থ শুকিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে একটি নলাকার ক্যাপসুল ফল) রূপে বিকশিত হয়। ৪-১ অর্কিডের ফুলের ছবি পর্যালোচনা করুন। এই বিবৃতিগুলির মধ্যে কোনটি সত্য :a) এই পুষ্পবৃদ্ধি নির্ধারিত বৃদ্ধি প্রদর্শন করে :b) এই পুষ্পমঞ্জরীকে স্পাইক বলা যেতে পারে :c) ঊর্ধ্বতম ফুল অ্যানথেসিস দেখায়। :d) পাঁচটি পাপড়ি আছে, তাই এটি একটি ডাইকোট। নীচে বিভিন্ন গাছপালা থেকে ফুলের ফটোগ্রাফের একটি সিরিজ আছে। উল্লেখ্য যে প্রতিটি শিরোনামে পরীক্ষা শব্দটিতে ক্লিক করে, আপনি কাছাকাছি পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট ফটোগ্রাফটিকে বড় করতে পারেন। প্রতিটি প্রশ্ন এবং প্রস্তাবিত উত্তর মনোযোগ সহকারে পড়ুন। সেই পছন্দটি সঠিক হওয়ার জন্য উত্তর পছন্দের সমস্ত অংশ অবশ্যই সঠিক হতে হবে। ৪-২ B এর গঠন হল ৪-৩ যদিও এই তিনটি ফটোগ্রাফের ফুলগুলি খুব আলাদা দেখায়, নীচের অংশগুলি বা ফুলের গঠনগুলি মূলত একই ৪-৪ নিম্নলিখিত কোন বিবৃতিটি E তে নির্দেশিত কাঠামোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য :ক) পরাগ শস্য এই পিস্তিলের উপর অবতরণ করেছে :ঘ) E হল একটি পরাগ নির্গতকারী পরাগ অধ্যায় ৪ পরীক্ষাগার প্রশ্নের উত্তর: ৪-১ গ (একার ফুলই পরাগায়নে সক্ষম) ৪-২ খ (টিউবুলার ডিস্ক করোলা সহ একটি ফুলের মাথা) ৪-৩ ঘ F এবং B উভয়ই তাদের নিজ নিজ ফুলের পাপড়ি নির্দেশ করে) ৪-৪ ঘ (এন্ড্রোসিয়াম একটি টিউবুলার স্ট্রাকচারে G সমর্থিত যা পিস্টিলকে ঘিরে থাকে H {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} মৌলটি দেখতে, স্পর্শে, স্বাদে, অথবা গন্ধে কেমন লাগে ফ্লোরিন বা ফ্লুরিন একটি ফ্যাকাশে হলুদ রঙের গ্যাস। এর তীব্র গন্ধ আছে। এর স্বাদ অনুভব করা খুব বিপজ্জনক। তার কারণ এটি বিষাক্ত। ১৮৮৬ সালে ফরাসি বিজ্ঞানী হেনরি মোয়াসঁ বিশুদ্ধ ফ্লোরিনকে আলাদা করতে সক্ষম হন। হেনরি মোয়াসঁর পুরো নাম ফের্দিনঁ-ফ্রেদেরিক-অঁরি মোয়াসঁ। অন্য অনেক বিজ্ঞানী হাইড্রোজেন ফ্লোরাইড থেকে ফ্লোরিনকে আলাদা করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছিলেন। কেউ কেউ বিপজ্জনক এই গ্যাসটির সংস্পর্শে এসে দুর্ঘটনাক্রমে মারা যান। বিজ্ঞানী মোয়াসাঁ তড়িৎবিশ্লেষণের সাহায্যে ফ্লোরিনকে আলাদা করেছিলেন। তার পদ্ধতি সফল হয়েছিল। তিনি বৈদ্যুতিক শক্তি ব্যবহার করে ফ্লোরাইড আয়নকে ফ্লোরিন গ্যাসে রূপান্তরিত করতে সক্ষম হন। ফ্লোরিন মৌলের অনুসন্ধান ও পৃথকীকরণ কাজের মৌলিক অবদানের জন্য ১৯০৬ সালে তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন এবং পরের বছর ৫৪ বছর বয়সে মারা যান। মৌলটির নাম কোথা থেকে এসেছে ফ্লোরিন নামটি ল্যাটিন শব্দ ফ্লুয়ের fluere থেকে এসেছে, যার অর্থ "প্রবাহিত হওয়া"। ফ্লুরস্পার আকরিকগুলি বিগলক পদার্থ হিসাবে ব্যবহৃত হতো। আকরিকে বিগলক পদার্থ মিশিয়ে বিগলন করার সময় এটি আকরিকগুলিকে প্রবাহিত করতে সহায়তা করে। পরবর্তীকালে ফ্লুরস্পার খনিজে ফ্লোরিনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। * ফ্লোরিন হলো অতি বিক্রিয়াশীল মৌল। * পৃথিবীর ভূত্বকে প্রাচুর্যের দিক থেকে ফ্লোরিন ১৩তম স্থানে রয়েছে। * ফ্লুরস্পার আকরিক দেখতে অনেকটা পান্না বা অ্যামিথিস্ট পাথরের মতো। ফ্লোরিনের পারমাণবিক সংখ্যা হলো ৯। ফ্লোরিন হলো অতি বিক্রিয়াশীল মৌল। তাই একে মৌলিক অবস্থায় পাওয়া যায় না। ফ্লোরিনকে সর্বদাই যৌগ অবস্থায় পাওয়া যায়। কিছু সাধারণ খনিজ যা থেকে ফ্লোরিন বের করা যায় তার মধ্যে রয়েছে ফ্লুরোপাটাইট, ক্রায়োলাইট এবং হর্নব্লেন্ড। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফ্লোরাইড আকরিক খনন করার মতো কোনো খনি নেই। ফ্লোরাইড আকরিকের শেষ খনিটি ১৯৯৫ সালে বন্ধ হয়ে যায়। তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ফ্লোরিন আমদানি করতে হয়। মৌলিক পদার্থ হিসাবে ফ্লোরিন খুব বেশি ব্যবহৃত হয় না। তার কারণ এটি অতি বিক্রিয়াশীল। তবে রকেট জ্বালানীতে মৌলিক ফ্লোরিনের ব্যবহার দেখা যায়। জ্বালানী পোড়াতে সাহায্য করার জন্য অক্সিজেনের পরবর্তে মৌলিক ফ্লোরিন ব্যবহার করা হয়। ফ্লোরিনের আয়নিক অবস্থা হলো ফ্লোরাইড। দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধে করার জন্য টুথপেস্টে অনেক সময় ফ্লোরাইড লবণ মেশানো থাকে। রান্না করার ফ্রাইং প্যানে খাবার যাতে সেঁটে না যায় তার জন্য ফ্রাইং প্যানের উপর টেফলন নামক পদার্থের একটি প্রলেপ দেওয়া হয়। এই টেফলন পদার্থটি একটি পলিমার। এতে ওজন অনুসারে শতকরা প্রায় ৭৫ ভাগ ফ্লোরিন থাকে। টেফলনের বৈজ্ঞানিক নাম পলিটেট্রাফ্লুরোইথিলিন বা পিটিএফই। এর প্রতিটি কার্বন পরমাণুর সাথে দুটি ফ্লোরিন পরমাণু যুক্ত হয়ে কার্বন পরমাণুর একটি শৃঙ্খল গঠন করে। হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড তৈরি করতে ফ্লোরিন কাজে লাগে। এই অম্লটি কাচ, কম্পিউটার চিপস প্রভৃতি সিলিকেটযুক্ত যৌগ দ্রবীভূত করতে সক্ষম। এই কারণে এই অম্লটিকে কাঁচের পাত্রে সংরক্ষণ করা হয় না। হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড কাচের উপর নকশাকাটা এবং খোদাই করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ইউরেনিয়ামের সাথে ফ্লোরিন বিক্রিয়া করে ইউরেনিয়াম হেক্সাফ্লোরাইড তৈরি করে। এই যৌগটির থেকে বিশেষ উপায়ে ইউরেনিয়ামের বিভিন্ন আইসোটোপগুলিকে আলাদা করা যায়। তাই ইউরেনিয়াম শিল্পে ফ্লোরিন কাজে লাগে। আগে ফ্লোরিনের একটি প্রধান ব্যবহার ছিল ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (সিএফসি) উৎপাদনে। এগুলি একসময় বিভিন্ন অ্যারোসল এবং রেফ্রিজারেটরের হিমায়ক তরল হিসাবে বেশ জনপ্রিয় ছিল। এই ক্লোরোফ্লুরোকার্বন যৌগটি বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তরের ক্ষতি করে। তাই মন্ট্রিল প্রোটোকল অনুসারে উন্নত দেশগুলিতে বর্তমানে এই যৌগটিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফ্লোরিন অনেক ধরনের যৌগ তৈরি করে। পরিচিত যৌগগুলির মধ্যে একটি হলো সালফার হেক্সাফ্লোরাইড। এটি একটি গ্যাস। তবে মজার ব্যাপার হলো বেশিরভাগ ফ্লোরিন যৌগগুলির চেয়ে সালফার হেক্সাফ্লোরাইড নাড়াচাড়া করা অনেক নিরাপদ। এটি দীর্ঘকাল ধরে রকেট প্রপেলান্ট হিসাবে ব্যবহৃত হতো। তবে এটি একটি শক্তিশালী গ্রিনহাউস গ্যাস হওয়ায় এর ব্যবহার সীমিত হয়ে আসছে। ফ্লোরিন গ্যাস অত্যন্ত বিষাক্ত। এর সংস্পর্শে ত্বক পুড়ে যেতে হতে পারে। হাইড্রোফ্লুরিক অ্যাসিড খুবই বিপজ্জনক। সালফিউরিক অ্যাসিড এবং অন্যান্য অ্যাসিডের মতো হাইড্রোফ্লুরিক অ্যাসিডের সংস্পর্শে ত্বক পুড়ে গিয়ে ক্ষত সৃষ্টি করে। এটি সহজেই ত্বকে শোষিত হয়। একবার শরীরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে এটি শরীরের অঙ্গ ক্ষতি করতে পারে। তাছাড়া ঘনীভূত হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিডের সাথে শরীরের শতকরা মাত্র ২ ভাগ এর কম সংস্পর্শও মারাত্মক হতে পারে। টুথপেস্ট এবং শোধিত জলে অল্প মাত্রার ফ্লোরাইড আয়ন বিপজ্জনক নয় তবে বেশি মাত্রায় এটি দাঁতের ক্ষত ও মাড়ির ক্ষতি করতে পারে। যাকে 'ফ্লুরোসিস' অসুখ বলে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} উদ্ভিদ দেহের মধ্যে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সম্পর্ক একে অপরের সাথে উদ্ভিদের অঙ্গসংস্থানবিদ্যার মধ্যে একটি অমীমাংসিত বিষয় হিসাবে রয়ে গেছে। মৌলিক প্রশ্ন হল এইগুলি কি সত্যিই ভিন্ন কাঠামো, নাকি শুধুমাত্র একটি মৌলিক কাঠামোর পরিবর্তন (ইয়েমস, ১৯৩৬; ইসাউ, ১৯৬৫)। উদ্ভিদের দেহ একটি সমন্বিত, কার্যকরী একক, তাই একটি উদ্ভিদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে বিভাজন মূলত ধারণাগত, যা উদ্ভিদের রূপ এবং কার্যকারিতার কাছে যাওয়ার একটি সুবিধাজনক উপায় প্রদান করে। কান্ড এবং পাতার মধ্যে একটি সীমানা তৈরি করা বিশেষভাবে কঠিন, তাই উদ্ভিদবিদরা কখনও কখনও কান্ড এবং এর সংযোজনগুলি বোঝাতে অঙ্কুর শব্দটি ব্যবহার করেন (ইসাউ, ১৯৬৫)। উদ্ভিদের পাতা এমন একটি অঙ্গ যার আকৃতি সালোকসংশ্লেষণের জন্য আলোর দক্ষ সমাবেশকে উৎসাহিত করে। পাতার আকারটিও এই সত্যের বিরুদ্ধে ভারসাম্যপূর্ণ হওয়া উচিত যে একটি গাছের বেশিরভাগ জলের ক্ষতি হতে পারে তার পাতায় (বাতসপ্রশ্বাস)। পাতাগুলি তাদের আকার, আকৃতি এবং সাজসজ্জার ক্ষেত্রে অত্যন্ত পরিবর্তনশীল (যেমন পাতার সম্মুখে ছোট চুল)। হাইপোকোটিল-মূল অক্ষের অংশ হিসাবে ভ্রূণের বিকাশের সময় কাণ্ডের উদ্ভূত হয়, যার উপরের প্রান্তে এক বা একাধিক কোটিলেডন এবং অঙ্কুর প্রাইমরডিয়াম রয়েছে। মূল হল (সাধারণত) উদ্ভিদ অক্ষের ভূগর্ভস্থ অংশ যা উদ্ভিদকে নোঙর করা এবং পানি ও খনিজ পদার্থ শোষণ করার জন্য বিশেষায়িত। মূলত, মাটিতে জন্মানো গাছের জন্য সাধারণত দুটি ধরণের শিকড় দেখা যায় ট্যাপ্রুট এবং আঁশযুক্ত মূল। নিম্নলিখিত পদগুলির প্রতিটির (ন্যূনতম) অর্থ পড়তে এবং বুঝতে ভুলবেন না: অ্যাডভেন্টিশিয়াস মূল, এন্ডোডার্মিস, এপিডার্মিস, গ্র্যাভিট্রোপিজম, মূল ক্যাপ, মূলরোম, স্টেল, ট্যাপ্রুট। আপনি যে উপাদানটি পড়েছেন তার বেশিরভাগই মূল অঙ্গ নিয়ে আলোচনা করে যা অ্যাঞ্জিওস্পার্মে (ফুলের গাছ) পাওয়া যায়। যাইহোক, ভাস্কুলার উদ্ভিদের মধ্যে, শুধুমাত্র সিলোটেইলস-এ এই ধরনের অঙ্গের অভাব রয়েছে, এর পরিবর্তে রাইজোম রয়েছে যা চুলের মতো শোষণকারী কাঠামো বহন করে যাকে রাইজোয়েড বলা হয় (ইয়েমস, ১৯৩৬ ইসাউ, ১৯৬৫)। ৪-১. এই মুহুর্তে কোষের ধরন, টিস্যু, অঙ্গ এবং জীবের মধ্যে ধারণাগত পার্থক্যগুলি কিছুটা বিভ্রান্তিকর হতে পারে। একটি উদাহরণ হিসাবে পাতাটি ব্যবহার করে, এই কাঠামোটিকে এমনভাবে বর্ণনা করুন যা পাতার সেই অংশের জন্য কোষের ধরন, টিস্যু এবং অঙ্গগুলি বিবেচনা করে যেখানে সালোকসংশ্লেষণ কেন্দ্রীভূত হয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ১৮৮৫ সালে অস্ট্রিয়ান রসায়নবিদ কার্ল আউয়ার ফন ওয়েলসবাক নিওডিমিয়াম আবিষ্কার করেন। ==ধাতুটির নাম কোথা থেকে এসেছে "নিওডিমিয়াম" নামটি এসেছে গ্রীক শব্দ নিওস “''neos''”) মানে নতুন এবং ডিডাইমোস “''didymos''”) এর যার অর্থ যমজ। শব্দ দুটি একসাথে মিলিত করলে হয় "নতুন যমজ"। ডাইডেনিয়ামের পর এটি আবিষ্কৃত হয়েছিল বলে এই নাম। যদিও নিওডিমিয়াম ধাতুকে বিরল মৃত্তিকা মৌলের শ্রেণীতে রাখা হয় কিন্তু প্রকৃত অর্থে নিওডিমিয়াম মোটেও বিরল নয়। পৃথিবীর ভূত্বকে প্রাচুর্যের দিক থেকে এটি ২৭তম মৌল। আমাদের সৌরমণ্ডলও নিওডিমিয়াম ধাতুর খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। প্রকৃতিতে নিওডিমিয়াম মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না। বিভিন্ন খনিজে পাওয়া যায়। নিওডিমিয়ামের প্রধান খনিজ হলো মোনাজাইট। * নিওডিমিয়াম বিরল মৃত্তিকা মৌল। প্রকৃতিতে এই ধাতুকে বিশুদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায় না। এতে ৬০টি প্রোটন এবং ৮৪টি নিউট্রন রয়েছে। * নিওডিমিয়ামের গলনাঙ্ক হলো ১০২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং স্ফুটনাঙ্ক হলো ৩০৭৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। * পৃথিবীর ভূত্বকে নিওডিমিয়ামের পরিমাণ প্রতি কেজিতে প্রায় ৩৮ মিলিগ্রাম। নিওডিমিয়াম হালকা বাল্ব তৈরিতে কাজে লাগে। বাল্বের কাচে অল্প পরিমাণে নিওডিমিয়াম দিলে তাতে হলুদ এবং সবুজ রং তৈরি হয়। এই সব বাল্বের আলো অত্যন্ত উজ্জ্বল হয়। নিওডিমিয়ামের আরও একটি ব্যবহার হল রঙিন কাচ তৈরিতে। অল্প পরিমাণে নিওডিমিয়াম যোগ করলে এটি কাচে সবুজ রঙ দেয়। কিছু ল্যাম্পশেডেও নিওডিমিয়াম ব্যবহার করা হয়। গলিত কাচের ভিতর নিওডিমিয়াম অক্সাইড যোগ করে 'নিওডিমিয়াম কাচ' তৈরি করা হয়। দিনের আলোয় এই কাচকে রঙিন দেখায়। প্রতিপ্রভ আলোতে এর রঙ নীলাভ দেখায়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: প্রোটন নিউট্রন এবং ইলেকট্রন মিলে পরমাণু তৈরি করে। এই কারণে, তাদের বলা হয় উপ-পরমাণু কণা। বিভিন্ন ধরনের পরমাণুতে প্রোটন, নিউট্রন এবং ইলেকট্রনের সংখ্যা আলাদা হতে পারে। পরমাণুর বর্তমান ইলেক্ট্রন ক্লাউড তত্ত্ব অনুসারে: পরমাণুর দুটি অংশ আছে নিউক্লিয়াস এবং ইলেক্ট্রন ক্লাউড । নিউক্লিয়াস প্রোটন এবং নিউট্রন দ্বারা গঠিত, এবং এই নিউক্লিয়নগুলির প্রতিটি "কোয়ার্ক" নামক আরও ছোট কণার তিনগুণ দ্বারা গঠিত। নিউক্লিয়াস হল পরমাণুর কেন্দ্র এবং এতে প্রোটন এবং নিউট্রন থাকে। ইলেকট্রন ক্লাউডের তুলনায় নিউক্লিয়াস খুবই ছোট। এর মানে হল নিউক্লিয়াসের চারপাশে প্রচুর পরিমাণে ফাঁকা জায়গা। একটি পরমাণুর প্রোটন এবং নিউট্রন নির্দিষ্ট স্থানে থাকে। প্রোটন এবং নিউট্রন উভয়েরই ভর প্রায় ১ এমইউ (পারমাণবিক ভর একক)। তাই একটি পরমাণুর পারমাণবিক ভর হল প্রোটন এবং নিউট্রনের সংখ্যার সমষ্টি। (ইলেক্ট্রন হাজার হাজার গুণ হালকা, তাই তারা গণনার অংশ নয়।) প্রোটনের ধনাত্মক চার্জ থাকে। প্রোটনের সংখ্যা নির্ধারণ করে সেটি কোন পরমাণু। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি পরমাণুর একটি প্রোটন থাকে, তার মানে এটি একটি হাইড্রোজেন পরমাণু; শুধুমাত্র হাইড্রোজেনে একটি প্রোটন থাকতে পারে। পর্যায় সারণীতে, মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা তার প্রোটন সংখ্যার সমান। নিউট্রনের কোনো চার্জ নেই, তবে তারা নিউক্লিয়াসকে স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে; যদি প্রোটনের ধনাত্মক চার্জ নিউক্লিয়াসে থাকে তবে তারা একে অপরকে বিকর্ষণ করবে এবং নিউক্লিয়াস কম স্থিতিশীল হত। একই মৌলের পরমাণু কিন্তু বিভিন্ন সংখ্যক নিউট্রনসহ থাকলে তখন তাদের একে অপরের আইসোটোপ বলে। উদাহরণস্বরূপ, হাইড্রোজেনের তিনটি প্রাকৃতিক আইসোটোপ রয়েছে, একটিতে নিউট্রন নেই, একটিতে একটি নিউট্রন এবং একটিতে দুইটি নিউট্রন রয়েছে। তাদের সকলের একটি প্রোটন আছে এবং তাই তারা সব হাইড্রোজেন, কিন্তু নিউট্রনের সংখ্যার মধ্যে পার্থক্যের কারণে তারা বিভিন্ন আইসোটোপ। কিছু আইসোটোপ তেজস্ক্রিয়, যার মানে হল যে তারা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় বা সময়ের সাথে সাথে ক্ষয় হয়। কার্বনের একটি তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ, যাকে বলা হয় কার্বন-১৪ (১৪ পারমাণবিক ভরসহ কার্বন) জীবাশ্মের বয়স বের করতে জীবাশ্মবিদরা ব্যবহার করেন। তারা এটি করতে পারেন কারণ তারা জানেন যে কোন হারে কার্বন-১৪ ক্ষয় হয়। পরমাণুর বাইরের অংশে ইলেক্ট্রন ক্লাউড নিউক্লিয়াসকে ঘিরে থাকে। কোয়ান্টাম মেকানিক্স নামে একটি তত্ত্ব অনুসারে, আমরা কখনই নির্দিষ্ট ইলেকট্রনের সঠিক অবস্থান বা গতি জানি না; আমরা শুধুমাত্র এটা কোন জায়গায় হওয়ার সম্ভাবনা তা বলতে পারি। আমরা যদি ইলেকট্রন ঠিক কোথায় তা জানি, কিন্তু আমরা জানি না এটি কত দ্রুত যাচ্ছে। একইভাবে, যদি আমরা জানি যে এটি কত দ্রুত চলছে, আমরা ঠিক কোথায় এটি অবস্থান করছে তা নির্ধারণ করতে পারি না। একটি ইলেক্ট্রনের একটি ঋণাত্মক চার্জ রয়েছে যা প্রোটনের ধনাত্মক চার্জের মতো শক্তিশালী। কিছু বিজ্ঞানী মনে করতেন যে ইলেক্ট্রনগুলো সূর্যের চারপাশে গ্রহের মতো নিউক্লিয়াসকে প্রদক্ষিণ করে, কিন্তু আমরা এখন জানি এটি সত্য নয়। ইলেকট্রনগুলো কিছুটা এলোমেলোভাবে নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘোরাফেরা করে এবং নিউক্লিয়াসে প্রোটনের ধনাত্মক চার্জের প্রতি আকৃষ্ট হয়। পরমাণু হল রসায়ন এবং মহাবিশ্বের সবকিছুর ভিত্তি। সকলের মনে রাখা উচিত যে পদার্থ পরমাণু দ্বারা গঠিত। পরমাণু এবং পরমাণুর অধ্যয়ন তাদের নিজেদের কাছে একটি পৃথিবী। আমরা পারমাণবিক গঠন এবং পরমাণুর মধ্যে বন্ধনের মত মৌলিক বিষয়গুলো বর্ণনা করতে যাচ্ছি। আপনি যখন আরও শিখবেন, তখন আপনি প্রাণরসায়ন টিউটোরিয়ালগুলোতে যেতে পারেন এবং দেখতে পারেন কিভাবে পরমাণুগুলো যৌগ গঠন করে যা জৈবিক বিশ্বকে বেঁচে থাকতে সাহায্য করে। ইলেকট্রনগুলি "শক্তি স্তরে" সংগঠিত থাকে। ইলেকট্রন উচ্চ শক্তি স্তরে থাকার জন্য শক্তির মাত্রা পূর্ণ হতে হবে না। উদাহরণস্বরূপ, টাইটানিয়ামের একটি ইলেক্ট্রন কনফিগারেশন রয়েছে ২-৮-১০-২। অর্থাৎ এটির প্রথম শক্তি স্তরে ২টি, দ্বিতীয়টিতে ৮টি, তৃতীয়টিতে ১০টি এবং চতুর্থটিতে ২টি ইলেকট্রন রয়েছে। যেমনটি আগে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, কিছু পরমাণুতে শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ইলেকট্রন থাকে, তাই কিছু পরমাণুতে অন্য পরমাণুর মতো ইলেক্ট্রনের শক্তির সব স্তর থাকে না। সবচেয়ে বাইরের শক্তি স্তরকে ভ্যালেন্স শক্তি স্তর বলা হয়। একইভাবে, বাইরের শক্তিস্তরের ইলেকট্রনকে ভ্যালেন্স ইলেকট্রন বলে। এই ইলেকট্রনগুলো পরমাণুগুলোকে অণুতে একত্রিত করতে সহায়তা করে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} যদিও এই বিভাগটি প্রশাসকদের জন্য সবচেয়ে উপযোগী, তবে যেকোনো ব্যবহারকারী মিডিয়াউইকি এপিআই ব্যবহার করতে পারে তাই এই বিভাগটি যেকোনো উইকিবুকিয়ানকে উপকৃত করবে। মিডিয়াউইকি একটি শক্তিশালী এপিআই সরঞ্জাম সরবরাহ করে যা কার্যত যেকোনো কাজ সম্পাদন করতে দেয় যা আপনি এপিআই কল ব্যবহার করে উইকিতে করতে পারেন। নিম্নলিখিত উদাহরণ বিবেচনা করুন: আপনার ওয়েব ব্রাউজারে এটি দিয়ে পৃষ্ঠাটিতে যান। আপনি এমন দেখতে একটি পৃষ্ঠা পাবেন: এটি জেএসওএন বিন্যাসের এইচটিএমএল উপস্থাপনা। এইচটিএমএল ডিবাগিংয়ের জন্য ভাল, কিন্তু অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের জন্য অনুপযুক্ত। আরও তথ্যের জন্য সম্পূর্ণ নথিপত্র বা এপিআই সাহায্য দেখুন। এবং জেএসওএন লেখার একটি গুচ্ছ পাবেন, যাতে "পেট ডোর" শিরোনামের লেখা রয়েছে। আপনি যদি ১০০টি নিবন্ধের তথ্য পেতে চান তবে আপনাকে সেগুলো একটা একটা করে দেখতে হবে না! শুধু একটি সাধারণ ব্যাশ স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করুন যা আপনার জন্য এই কাজটি করবে। প্রথমত, স্ক্রিপ্ট। এখানে দেওয়া হল। টীকাগুলো কী ঘটছে তা ব্যাখ্যা করে৷ ধাপ ১: একটি লগইন টোকেন পুনরুদ্ধার করুন # ধাপ ২: লগইন করার জন্য একটি পোস্টের অনুরোধ পাঠান। # আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে বট ব্যবহারকারীর কাজটি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় অধিকার রয়েছে # ধাপ ৩: লগ ইন করার সময়, একটি সিএসআরএফ টোকেন পান # ধাপ ৪: প্রতিটি পৃষ্ঠা মুছে ফেলার জন্য একটি পোস্ট অনুরোধ পাঠান আপনি যা করছেন তার উপর নির্ভর করে আপনাকে স্ক্রিপ্টটি কিছুটা পরিবর্তন করতে হতে পারে * স্ক্রিপ্ট খাপ হচ্ছে না। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি মুছে ফেলা না করে থাকেন, তাহলে আপনি নতুন পৃষ্ঠাগুলোকে পুরানোগুলো থেকে আলাদা জায়গায় রাখতে চাইতে পারেন৷ নিশ্চিত করুন যে তারা প্রত্যাশা হিসেবে কাজ করে! আপনি প্রথমে একটি পরীক্ষা চালাতে চাইতে পারেন। আপনি যদি কোনো সময়ে আটকে যান, তবে WB:RR এ জিজ্ঞাসা করুন। movetalk 1 সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতা সরান noredirect 1 সরানোর সময় পুনঃনির্দেশ দমন করুন (শুধু পর্যালোচকদের জন্য উপলব্ধ এবং উচ্চতর) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৩ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} কুরআন, নৈতিকতা ও সমালোচনা লেখক মুহাম্মদ শাহরুর ও রিস ক্রিস্টম্যান। ঠিকানঃ ক্রিস্টম্যান (সম্পাদক ব্রিল (৩১ মার্চ ২০০৯ আইএসবিএন ৯৭৮-৯০০৪১৭১০৩৯। কুরআনের প্রতিচ্ছবি লেখকঃ সোহাইব সুলতান। এ গ্রন্থে “অভিন্নব্যবস্থা, পবিত্র নিষেধাজ্ঞা, বিশ্বাস, আচার এবং সামাজিক উন্নয়ন” বিষয়ে আলোচনা আছে। প্রকাশক, উইলি ইনক, ২০০৪ খ্রি।আইএসবিএন ০-৭৬৪৫-৫৫৮১-২। অসৎ রাষ্ট্রঃ বিশ্বের পরাশক্তির পথপ্রদর্শক লেখকঃ উইলিয়াম ব্লুম, কমন কারেজ প্রেস, আইএসবিএন-১-৫৬৭১-১৯৪-৫। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} [[বিষয়শ্রেণী:ইউআরএল ছাড়া ও সংগ্রহের তারিখসহ উদ্ধৃতি]] বীজগণিত হল গণিতের একটি শাখা। যাতে আকৃতি, সম্পর্ক এবং পরিমাণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এটি মাধ্যমিক শিক্ষার পাঠ্যক্রমের অংশ। এ পাঠ্যক্রমের অংশে বীজগণিতের প্রাথমিক ধারণাগুলির ভূমিকা প্রদান করা হয়, যার মধ্যে সংখ্যার যোগ-বিয়োগ, গুণ, চলকের ধারণা, বহুপদীর সংজ্ঞা, ফ্যাক্টর এবং তাদের মূলসূত্র নির্ধারণসহ আলোচনা থাকে। প্রাথমিক বীজগণিতে থেকে অনেক কিছু বিস্তৃত থাকে এবং এতে সাধারণীকরণ করা হয়। সংখ্যার সাথে সরাসরি কাজ করার পাশাপাশি বীজগণিতের চিহ্ন, মূল্যায়ন, সেট উপাদানগুলির বর্ণনা দেয়। যোগ ও গুণকে সাধারণ কাজ হিসাবে চিহ্নিত করে। তাদের সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞার দ্বারা দলগত ক্ষেত্রগুলির কাঠামোর দিকে পরিচালিত করে। নিম্নলিখিতভাবে বীজগণিতের বিভাগ সাজানো হয়: রেখাগত বীজগণিত হল, গণিতের একটি শাখা যা ভেক্টর, ভেক্টর স্পেস (রেখাগত স্পেসও বলা হয় রেখাগত মানচিত্র (রেখাগত রূপান্তরও বলা হয় এবং রেখা সমীকরণের নিয়মের সাথে সম্পর্কিত। রেখাগত বীজগণিত ম্যাট্রিক্স তত্ত্বের সাথেও নিবিড়ভাবে যুক্ত। রেখাগত বীজগণিতের প্রমাণগুলিও এই অংশের উপ-বিভক্ত হলো: ভেক্টর স্পেস রেখাগত স্পেসও বলা হয় রেখাগত মানচিত্র রেখাগত রূপান্তরও বলা হয় এবং {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৩ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) আমি বাংলাদেশের একজন অতিসাধারণ নাগরিক। তবে এই nowiki তি অংশটুকু তুলে দেওয়ার জন্য সচেষ্ট আছি। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) এই পাতায় কিছু সংক্ষিপ্ত কৌশলের মাধ্যমে একটি বেতার নেটওয়ার্ক (wireless network) সুরক্ষিত করার বিবরণ দেওয়া আছে। সাধারণত, বেশিরভাগ অ্যাক্সেস পয়েন্টগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের SSID সম্প্রচার করে যাতে নেটওয়ার্ক আরও সহজে সনাক্ত এবং কনফিগার করা যায়। উদাহরণস্বরূপ অনেক Linksys পণ্যের জন্য ডিফল্ট SSID হল linksys । *আপনার ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সেট আপ করার সময় আপনার প্রথম জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল ডিফল্ট SSID পরিবর্তন করা যা প্রস্তুতকারী সেট করে তা বোঝা সহজ এবং আপনাকে সনাক্ত করা সহজ (যেমন, আপনার স্থানের ঠিকানা)। আধুনিক রাউটারগুলির সাথে সাধারণত অন্তর্ভুক্ত আরেকটি নিরাপত্তা ধারণা বৈশিষ্ট্য হল MAC Address filtering। মূল ধারণা হল administrator স্পষ্টভাবে ওয়্যারলেস LAN-এর সাথে সংযোগ করার জন্য অনুমোদিত সমস্ত MAC Address তালিকাভুক্ত করে। তাত্ত্বিকভাবে একটি দুর্দান্ত ধারণা: কারণ সমস্ত MAC Address মান অনুসারে বিশ্বব্যাপী একক বলে মনে করা হয়৷ এই সমস্ত ঠিকানাগুলি খুঁজে পেতে একজনকে কিছুটা ঝামেলার মধ্য দিয়ে যেতে হবে, তবে এটি একবার যুক্ত করতে হবে। এটি এমন একটি সিস্টেম যা খুব কম মনোযোগের প্রয়োজন। দুর্ভাগ্যবশত, শুধুমাত্র MAC Address করা একটি নেটওয়ার্কে বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে। প্রাথমিক সমস্যা হল, যে নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক সম্পূর্ণরূপে এনক্রিপ্টেড থাকে না। যেকোন পাসওয়ার্ড, ই-মেইল বা অন্যান্য সংবেদনশীল তথ্য সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কারভাবে পাঠানো হয়, এইভাবে এটিকে স্নুপসের (snoop) সবচেয়ে সারসরির (cursory) জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। এছাড়াও, সাধারণ system registry পরিবর্তনের মাধ্যমে একটি নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টারের MAC address পরিবর্তন করা খুব সহজ (অন্তত, উইন্ডোজ এক্সপিতে)। আসল কিকার হল, নেটওয়ার্কের যে কোনও প্যাকেট যা রাউটার থেকে সম্প্রচার (broadcast) নয় তাতে একটি কম্পিউটারের MAC address থাকে যা এটির সাথে যোগাযোগ করতে পারে! আবার, খুব সারসরি স্নিফিংয়ের (sniffing) মাধ্যমে, আক্রমণকারীর পক্ষে MAC address গুলির একটি তালিকা তৈরি করা সহজে সম্ভব যা রাউটারের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, তারপরে কেবলমাত্র তার অ্যাডাপ্টারের MAC address এমন একটির সাথে মেলে পরিবর্তন করে যা বর্তমানে ব্যবহার হচ্ছে না। ওয়াইফাই নেটওয়ার্কগুলির Encryption এর জন্য দুটি প্রধান মান রয়েছে। ১. WEP এবং ২. WPA। WEP মানে তারযুক্ত সমতুল্য গোপনীয়তা। WEP Encryption মানগুলোর মাঝে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি ৪০ বিট এবং ১০৪ বিটের লম্বা Key সমর্থন করে। WEP এর কিছু প্রধান নিরাপত্তা ত্রুটি রয়েছে: *এটি RC4 সাইফার ব্যবহার করে *WEP ব্যবহার করে এমন একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক অক্রিয়ভাবে ভাঙ্গতে পারে WEP এড়ানো উচিত যদি না এটি একমাত্র উপায় হয়ে থাকে। এটি ক্র্যাকারগুলির বিরুদ্ধে অপর্যাপ্ত সুরক্ষা প্রদান করে এবং নিরাপত্তার একটি মিথ্যা ধারণা প্রদান করে। WEP ব্যবহার করার সময়, নেটওয়ার্ক Key নিয়মিতভাবে পরিবর্তন করা উচিত। WPA-Enterprise প্রতিটি ওয়্যারলেস ব্যবহারকারীর কাছে Key বিতরণ করতে একটি প্রমাণীকরণ বা যাচাইকরণ সার্ভার ব্যবহার করে। এটি বাস্তবায়ন করা ব্যয়বহুল হতে পারে এবং বাড়ি বা ছোট অফিসের জন্য প্রয়োজনীয় নাও হতে পারে। WPA-PSK এর অর্থ হল Wi-Fi সুরক্ষিত প্রবেশ প্রিশেয়ারড কী (Preshared Key)। এটি আরও জটিল এবং ব্যয়বহুল WPA-Enterprise প্রোটোকলের একটি সরলীকৃত সংস্করণ। WPA-PSK একটি পাসফ্রেজ (passphrase) ৬৩ অক্ষর পর্যন্ত নির্দিষ্ট করার অনুমতি দেয়, যা একজন ব্যবহারকারীকে একটি নেটওয়ার্কে সংযোগ করার আগে অবশ্যই প্রদান করতে হবে। পাসফ্রেজটি (passphrase) ন্যূনতম ১৪ টি এলোমেলো অক্ষর বা ২০ টির বেশি গোছানো অক্ষর হওয়া উচিত। এটি WEP এর উপর বেশ কিছু বড় উন্নতি প্রদান করে। এটি প্রতিটি ব্যবহারকারীর কাছে পাসফ্রেজের (passphrase) উপর ভিত্তি করে Key গুলি বিতরণ করতে Temporal Key Integrity Protocol (TKIP) নামে একটি সিস্টেম ব্যবহার করে এবং এই Key গুলি একটি নির্দিষ্ট ব্যবধানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়। WPA এর একটি উন্নত এবং আরও শক্তিশালী সংস্করণ। Encryption এর এই ফর্মটি Encryption এর AES (উন্নতমানের Encryption) ফর্মের উপর ভিত্তি করে। আসল WPA encryption পদ্ধতির চেয়ে এটি ভাঙা আরও কঠিন। আবার এটি Enterprise এবং PreShared Key সংস্করণে উপলব্ধ। WPA এবং WPA2 একটি "পাসফ্রেজ (passphrase Pre Shared Key বা PSK নামেও পরিচিত) এর উপর নির্ভর করে। অন্য যে কোন মত, এর শক্তি প্রায় সম্পূর্ণরূপে তার জটিলতার উপর নির্ভর করে। ভাল WPA পাসফ্রেজগুলি (passphrase) অন্যান্য পাসওয়ার্ডের তুলনায় দীর্ঘ এবং অত্যন্ত বিভ্রান্তিকর হওয়া উচিত। আপনার পাসফ্রেজ (passphrase) যত বেশি অর্থহীন, তত ভাল। প্রকৃত শব্দগুলি সুপারিশ করা হয় না, যদি না একটি খুব দীর্ঘ বাক্যে থাকে। উদাহরন স্বরূপ, সবচেয়ে বেশি নিরাপদ পাসফ্রেজ (passphrase) অবশেষে, মনে রাখবেন যে আপনাকে সম্ভবত এটি শুধুমাত্র একবার প্রবেশ করাতে হবে (যখন আপনি প্রথম আপনার নেটওয়ার্ক এবং কম্পিউটার সেট আপ করেন যাতে আপনি এটিকে সত্যিই শক্তিশালী করতে পারেন এবং এটি মনে রাখার পরিবর্তে এটি লিখে রাখতে পারেন। শুধু নিশ্চিত করুন যে আপনি কাগজটি হারাবেন না, তবে এটি কোথাও নিরাপদ রাখুন। উদ্ভিজ্জ প্রজনন হল এক ধরনের অযৌন প্রজনন —অন্যান্য পদ যা প্রযোজ্য হয় তা হল ভেজিটেটিভ প্রপাগেশন ক্লোনাল গ্রোথ বা ভেজিটেটিভ মাল্টিপ্লিকেশন''। উদ্ভিজ্জ বৃদ্ধি হল পৃথক উদ্ভিদের পরিবর্ধন; উদ্ভিজ্জ প্রজনন হল এমন কোনো প্রক্রিয়া যার ফলে বীজ বা স্পোর উৎপাদন ছাড়াই নতুন উদ্ভিদ "সৃষ্টি" হয় (নীচের বীজ দেখুন)। এটি অনেক, বহু প্রজাতির পাশাপাশি উদ্যানবিদ এবং কৃষকদের দ্বারা অর্থনৈতিকভাবে মূল্যবান উদ্ভিদের পরিমাণে ব্যবহার বা উৎসাহিত করা উভয়ই একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। এই ক্ষেত্রে, এটি ক্লোনিংয়ের একটি রূপ যা মানুষ দ্বারা হাজার হাজার বছর ধরে এবং "উদ্ভিদ" দ্বারা কয়েক মিলিয়ন বছর ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে। ফুল হল এনজিওস্পার্ম হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ উদ্ভিদের প্রজনন অঙ্গ-অর্থাৎ, বিভাগ ম্যাগনোলিওফাইটা নিয়ে গঠিত সপুষ্পক উদ্ভিদ। সমস্ত উদ্ভিদের যৌনভাবে পুনরুত্পাদনের জন্য উপায় এবং সংশ্লিষ্ট কাঠামো রয়েছে এবং এই অন্যান্য ক্ষেত্রে পরবর্তী অধ্যায়গুলিতে অনুসন্ধান করা হবে। যাইহোক, যেহেতু প্রায় সমস্ত স্থলজগতের পরিবেশে ফুলের গাছগুলি সবচেয়ে সুস্পষ্ট উদ্ভিদ, তাই আমরা এই অধ্যায়টিকে শুধুমাত্র ফুলের গাছগুলিতে উৎসর্গ করি৷ আপনি শিখবেন কিভাবে অন্যান্য উদ্ভিদ গোষ্ঠী (এবং অ-উদ্ভিদ গোষ্ঠী, যেমন ছত্রাক) যৌনভাবে পুনরুৎপাদন করে দ্য গাইডের পর্ব ২ এ। ফুলের মৌলিক কাজ হল যৌন প্রজননের মাধ্যমে বীজ উৎপাদন করা। বীজ হল পরবর্তী প্রজন্ম, এবং বেশিরভাগ উদ্ভিদের প্রাথমিক পদ্ধতি হিসাবে কাজ করে যার দ্বারা প্রজাতির ব্যক্তিরা আড়াআড়ি জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। প্রকৃত বিচ্ছুরণ হল, বেশিরভাগ প্রজাতির মধ্যে ফলের একটি কাজ: কাঠামোগত অংশ যা সাধারণত বীজকে ঘিরে থাকে। কিন্তু বীজের মধ্যে রয়েছে পরবর্তী প্রজন্মের জীবনের জীবাণু। ::নিম্নলিখিত পদগুলির প্রতিটি সম্পর্কে পড়তে এবং এর অর্থ বুঝতে ভুলবেন না অ্যান্ড্রয়েসিয়াম অ্যানথেসিস ক্যালিক্স কার্পেল করোলা গাইনোসিয়াম ইনফিরিয়র ডিম্বাশয় নেকটারি পেরিগিনাস পাপড়ি পিস্তিল পরাগ সেপাল পুংকেশর উচ্চতর ডিম্বাশয় সিনকারপাস । ::নিচের প্রতিটি পদের অর্থ সম্পর্কে পড়তে এবং বুঝতে ভুলবেন না ব্র্যাক্ট ইনফ্লোরেসেন্স প্যানিকেল রেসিমে স্প্যাডিক্স স্পাইকলেট । বীজের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল জীবনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা—একটি নতুন ভৌত অবস্থানে একটি নতুন প্রজন্মের সূচনা করা। বড় গাছপালা (ঝোপ এবং গাছ) এর জন্য এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ সফল অঙ্কুরোদগম এবং পিতামাতার কাছাকাছি বৃদ্ধি কঠিন বা অসম্ভব হতে পারে; প্রতিষ্ঠিত উদ্ভিদ তার নিকটবর্তী এলাকায় আলো এবং জল সম্পদ একচেটিয়া করে তোলে। বীজ অতিরিক্ত শীতকালে বা কঠোর পরিস্থিতিতে বেঁচে থাকার কাজটিও পরিবেশন করতে পারে। পুরো প্রজন্ম—প্রত্যেক ব্যক্তি—পতন বা শুষ্ক মৌসুমে মারা যেতে পারে। অনেক বার্ষিক প্রজাতিতে, প্রতিকূল শুষ্ক বা ঠাণ্ডা অবস্থায় শুধুমাত্র বীজ বিদ্যমান থাকে। ফল হল বেশিরভাগ সপুষ্পক উদ্ভিদে বিচ্ছুরণের প্রকৃত এজেন্ট। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} উইকিপিডিয়া উইকিবইের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সহকারী প্রকল্প, এবং আমাদের অনেক সম্পাদক উইকিবইে আসার আগে উইকিপিডিয়ান হিসেবে শুরু করেছিলেন। বিশেষ করে সফ্টওয়্যার-সম্পর্কিত মিলসহ প্রকল্পগুলোর মধ্যে অনেক মিল থাকা সত্ত্বেও, দুটি প্রকল্পের মধ্যে বেশ কিছু সূক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে যা প্রথমে উইকিপিডিয়ানদের বিভ্রান্ত করতে পারে। এই অধ্যায়টি নতুন আগত উইকিপিডিয়ানদের জন্য একটি দ্রুত সূচনা নির্দেশিকা হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে, যাতে তারা দ্রুত উইকিবই প্রকল্পের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারেন। এটা স্পষ্ট হওয়া উচিত যে "পাঠ্যপুস্তক" এবং "বিশ্বকোষ" ভিন্ন জিনিস হবে এবং অনলাইনে এই পার্থক্য একই। একটি বিশ্বকোষ যেখানে তথ্য প্রদানের কাজ করে, সেখানে একটি পাঠ্যপুস্তককে অবশ্যই পাঠককে দিক নির্দেশনা দিতে হবে এবং সেই তথ্যটিকে এমনভাবে শিক্ষা দিতে হবে যাতে পাঠক শিখতে পারে। একটি পৃষ্ঠার একই আকারের জন্য, একটি পাঠ্যপুস্তকে সাধারণত অনেক কম তথ্য থাকে, কিন্তু অনেক বেশি ব্যাখ্যা এবং নির্দেশনা থাকে। উইকিবইের পাঠ্যপুস্তকগুলোও প্রথাগত পাঠ্যপুস্তকের অনুরূপ কাঠামোগত হওয়া উচিত। বইগুলোতে বিষয়বস্তুর একটি সারণী থাকে এবং বইয়ের বিষয়বস্তু অধ্যায় এবং তারপর পৃষ্ঠাতে বিভক্ত হয়। কিছু বইয়ের শুধুমাত্র পৃষ্ঠা থাকতে পারে, অধ্যায় নয়। কিছু বই প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য স্তর যেমন "ইউনিট এবং "উপঅধ্যায়" ব্যবহার করবে। এটি লেখকের বিবেচনার উপর নির্ভর করে। যাইহোক, গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল যে বইগুলো ক্রমানুসারে সংগঠিত হয় বই" অনুক্রমের শীর্ষে থাকে এবং "পৃষ্ঠা" নিচে থাকে। বইয়ের ক্রমিক কাঠামো এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রকৃতির কারণে, আমাদের পাঠ্যপুস্তকগুলো উইকিপিডিয়ার নিবন্ধগুলোর তুলনায় কম ব্যাপকভাবে হাইপারলিঙ্ক ব্যবহার করে। উইকিবই পাঠ্যপুস্তকে একটি ঐতিহ্যবাহী বইয়ের অন্যান্য উপাদানও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যেমন: ;প্রচ্ছদ পৃষ্ঠা: বইয়ের শিরোনামসহ পৃষ্ঠা, একটি প্রচ্ছদ চিত্র এবং কিছু সংক্ষিপ্ত তথ্য ;মুখবন্ধ: একটি পৃষ্ঠা, লেখকদের দ্বারা লেখা, বই সম্পর্কে ;শব্দকোষ: বইতে ব্যবহৃত পদ এবং বাক্যাংশ সংজ্ঞায়িত করার জন্য পৃষ্ঠা ;পরিশিষ্ট: যে পৃষ্ঠাগুলোতে এমন তথ্য রয়েছে যা বইটির কেন্দ্রীয় বর্ণনার সহায়ক, তবে উপাদানটির সঠিক বোঝার জন্য যা গুরুত্বপূর্ণ তবে, একটি বিশ্বকোষ নিবন্ধ থেকে একটি বইকে আলাদা করার জন্য শুধু সংগঠন এবং কাঠামোই যথেষ্ট নয়। একটি পাঠ্যপুস্তকের পৃষ্ঠাগুলো একে অপরের সাথে আন্তঃসম্পর্কিত হওয়া উচিত, সাধারণত একটি পূর্বনির্ধারিত পড়ার ক্রমসহ, এবং একটি একীভূত বর্ণনা যা পৃষ্ঠা থেকে পৃষ্ঠায় তৈরি হয়। একটি পাঠ্যপুস্তক একটি ম্যাক্রোপিডিয়া নয়, যা হল একাধিক সম্পর্কিত বিশ্বকোষ নিবন্ধের একটি সংগ্রহ। তবে কিছু বই, যেমন রান্নার বই কিছু পৃষ্ঠার একটি সংগ্রহ হিসেবে গঠন করা হয়েছে, যদিও এটিকে একটি নিয়মের চেয়ে একটি বিরল ব্যতিক্রম হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। যদি একটি বইয়ের একটি নির্দিষ্ট পাঠের ক্রম এবং একটি কেন্দ্রীয় আখ্যান না থাকে, তবে এটি অন্তত "শিক্ষামূলক" হতে হবে। বইয়ে পরিণত করা" এবং বইয়ের মতো বিন্যাস অনেক বই বিশ্বকোষের মতো নিবন্ধ বা ম্যাক্রোপিডিয়া হিসেবে শুরু হয়। যদিও একটি ম্যাক্রোপিডিয়া একটি গ্রহণযোগ্য পাঠ্যপুস্তক নয়, কিছু বই বিকাশের সময় একটি ম্যাক্রোপিডিয়ার মতো গঠন করা সাধারণ এবং গ্রহণযোগ্য। এর বেশ কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত, নতুন বইয়ের ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করার জন্য উইকিপিডিয়া থেকে নিবন্ধ আমদানি করে অনেক বই তৈরি করা হয়। দ্বিতীয়ত, প্রথমে তথ্য লিখতে এবং পরে সংগঠিত ও সংশোধন করা প্রায়শই সহজ হয়। পৃষ্ঠার পড়ার ক্রম চূড়ান্ত না হলে বিকাশের প্রাথমিক পর্যায়ে একটি বইয়ের জন্য একটি কেন্দ্রীয় আখ্যান লেখা কঠিন হতে পারে। যে ম্যাক্রোপিডিয়াগুলো বিকাশের প্রথম দিকে রয়েছে সেগুলো সাজানোর জন্য চিহ্নিত করা হবে৷ পুরানো বা পরিত্যক্ত ম্যাক্রোপিডিয়াগুলি মোছার জন্য মনোনীত করা হতে পারে৷ যেমনটি আমরা উপরে উল্লেখ করেছি, উইকিবইের পাঠ্যপুস্তকের পৃষ্ঠাগুলো খুব কমই লিঙ্ক ব্যবহার করে। এর জন্য কয়েকটি কারণ আছে। প্রথমত, বইগুলো আসলেই স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া দরকার। অনেকগুলো লিঙ্কের উপর নির্ভর করার অর্থ হল যে আপনার বইটি উপাদানগুলোকে সম্পূর্ণরূপে ব্যাখ্যা করছে না যেমনটি করা উচিত৷ এছাড়াও, বহিরাগত উৎসগুলো পাঠ্যপুস্তকের মতো নির্দেশনামূলক হওয়ার সম্ভাবনা কম। দ্বিতীয়ত, অনেক বেশি লিঙ্ক অনুসরণ করতে হবে, অথবা বাক্যের মধ্যের লিঙ্কগুলো অনুসরণ করা পাঠকদের জন্য বিভ্রান্তিকর হতে পারে, এবং তাদের বইয়ের বর্ণনা অনুসরণ করতে এবং পর্যাপ্তভাবে পাঠ শিখতে বাধা দিতে পারে। উইকিবইে লাল লিঙ্ক তৈরি করুন nowiki বন্ধনী]]এর মধ্যে সাধারণ শব্দ রেখে nowiki যেমন উইকিপিডিয়ায় হয় সেভাবে বিদ্যমান উইকিবই বইয়ের একটি কার্যকর লিঙ্ক তৈরি করার সম্ভাবনা কম। পাইপড সিনট্যাক্স ব্যবহার করে এই লিঙ্কগুলোকে উইকিপিডিয়াতে পয়েন্টে রূপান্তর করা আরও কঠিন, রক্ষণাবেক্ষণ করা কঠিন এবং পৃষ্ঠার উৎস কোড সম্পাদনা করা আরও কঠিন। এছাড়াও, আন্তঃউইকি লিঙ্কগুলো অবিশ্বস্ত, কারণ উইকিবইের উইকিপিডিয়া নিবন্ধগুলো সরানো, বা মুছে ফেলা, বা দ্ব্যর্থহীন করা হয়েছে কি না তার উপর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। তাই এই ধরনের লিঙ্কে পূর্ণ পৃষ্ঠাগুলো রক্ষণাবেক্ষণ দুঃস্বপ্নে পরিণত হতে পারে। প্র: কেন আমার নিবন্ধটি "ডি-উইকিফাইড" করা দরকার **উ: উইকিবইে সাধারণত উইকিপিডিয়া নিবন্ধগুলোর মতো নামকরণ করা হয় না, এবং -এর একটি লিঙ্ক সম্ভবত কিছুতেই নির্দেশ করবে না। এছাড়াও, বইগুলো বেশিরভাগ বাহ্যিক লিঙ্ক এবং সংস্থানগুলোকে একত্রে একটি কেন্দ্রীভূত গ্রন্থপঞ্জিতে সংগ্রহ করে। বিস্তারিত জানার জন্য Wikibooks:ডি-উইকিফাই দেখুন। প্র: মডিউল নামকরণ প্রথা কি **উ: সাধারণত একটি "বইয়ের নাম"কে বইয়ের প্রধান পৃষ্ঠা বলা হয়, যখন উপ-পৃষ্ঠাগুলো সাধারণত "বইয়ের নাম/উপ-পৃষ্ঠা" বা "বইয়ের নাম/অধ্যায়/উপ-পৃষ্ঠা" নামে পরিচিত হয়। উইকিবই "বইয়ের নাম (পৃষ্ঠার নাম এর উইকিপিডিয়া-শৈলী দ্ব্যর্থতা নিরসন পদ্ধতি ব্যবহার করে না। প্র: উইকিবইের নীতিগুলো কী এবং কিভাবে সেগুলো উইকিপিডিয়ার থেকে আলাদা প্র: মডিউল তৈরি এবং সম্পাদনার জন্য প্রস্তাবিত শৈলী কি প্র: কে একটি নতুন বইয়ের সজ্জা/বিন্যাস/দর্শক/শৈলী/পরিচালনা পদ্ধতি/ইত্যাদি সিদ্ধান্ত নেয়? একটি একক "সঠিক উপায়" আছে কি **উ: কে একটি বই সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়? আপনি করেন! বই লেখার ক্ষেত্রে উইকিবই লেখকদের অনেক স্বাধীনতা ও সুযোগ দেয়। বইটিকে একতা ও ধারাবাহিকতা দেওয়ার জন্য আমরা একটি বইয়ের সমস্ত পৃষ্ঠাগুলোকে একই সজ্জায় করার অনুরোধ করছি৷ বিভিন্ন বইয়ের বিভিন্ন লক্ষ্য গোষ্ঠী থাকে, এবং প্রতিটি বইয়ের শৈলী তার নির্দিষ্ট লক্ষ্য গোষ্ঠীদের জন্য মানিয়ে নেওয়া উচিত, তাই বিভিন্ন বই বিভিন্ন শৈলী গ্রহণ করে। প্র: দ্ব্যর্থতা নিরসন পৃষ্ঠা আছে কি প্র: আমি একটি নিবন্ধ (বা নিবন্ধসমূহ) উইকিপিডিয়া থেকে উইকিবইে স্থানান্তর করতে চাই যাতে পাঠ্যপুস্তকের অধ্যায় হিসেবে এখানে কাজ করা যায়। এ বিষয়ে নীতি কি **উ: শুধু WB:RFI এ নিবন্ধের জন্য অনুরোধ করুন, তারপর আমদানি করা পৃষ্ঠায় যোগ করা টেমপ্লেট করা নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন। ==আপনি কিভাবে সহযোগিতা করতে পারেন== প্র: উইকিবইে কী ধরনের সংস্কারের কাজগুলো করা যাবে প্র: আমি কিভাবে যুক্ত হতে পারি সতর্কতা! এখানে বেসিক সি-এর লেখক কর্তৃক পোলিশ ভাষায় রচিত বইটির ভাবানুবাদ করার চেষ্টা করা হয়েছে এবং এতে নতুন, কিন্তু অপ্রকাশিত সংস্করণ সম্পর্কে তথ্য থাকতে পারে। বেসিক সি এর লেখকের ওয়েবসাইট BasicC-এর মূল লক্ষ্য ছিল একটি সহজ সিনট্যাক্স তৈরি করা, সেমিকোলন, ধনুর্বন্ধনী এবং সি-তে ব্যবহৃত পয়েন্টারগুলি ছাড়া, যা শুধুমাত্র আংশিকভাবে সফল হয়েছিল। C সিনট্যাক্স ব্যবহার করার সময় সেমিকোলনগুলি এখনও ব্যবহৃত হয়, প্রধানত ভ্যারিয়েবল ডিক্লেয়ারেশ্ন, প্রতিস্থাপন এবং ফাংশন কলের জন্য। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} সি সিনট্যাক্সে অ্যাসাইনমেন্টের জন্য সমতার জন্য অসমতার জন্য ভুল) ব্যাবহার করা হয়। নিম্নলিখিত যৌক্তিক অপারেটরগুলিকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে (C-তে তাদের প্রতিরূপের পাশে): বিটওয়াইজ অপারেশনের জন্য, আমরা সি সিনট্যাক্স ব্যবহার করি। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) কুরআন সম্পর্কে একটি চমকপ্রদ সত্যকথা আছে। আর সেটা হলো কুরআনে শুধু নির্দেশনাই নয়, কৌশলও রয়েছে! কুরআনের তৃতীয় অধ্যায়ের শুরুতে এই সতর্কতা বা দাবিত্যাগের কথা বলা হয়েছে। আল্লাহপাক বলেন, “তিনিই তোমার উপর এমন কিতাব নাযিল করেছেন, যার কতিপয় আয়াত মৌলিক-সুস্পষ্ট অর্থবোধক, এগুলো হল কিতাবের মূল আর অন্যগুলো পুরোপুরি স্পষ্ট নয়; কিন্তু যাদের অন্তরে বক্রতা আছে, তারা গোলযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে উক্ত আয়াতগুলোর অনুসরণ করে যেগুলো পুরোপুরি স্পষ্ট নয়। মূলত: এর মর্ম আল্লাহ ছাড়া কেউই জানে না। যারা জ্ঞানে সুগভীর তারা বলে যে, আমরা তার উপর ঈমান এনেছি, এ সবকিছুই আমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে এসেছে, মূলতঃ জ্ঞানবান ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই নসীহত গ্রহণ করে না।”কুরআন, ৩ঃ৬ আল্লাহর পক্ষ থেকে, এটা একটা কৌশল যে, তিনি সেই সমস্ত লোকদেরকে প্রকাশ্যভাবে পরীক্ষা যাদের হৃদয়ে রোগ আছে, যেমন ধর্মান্ধ ও ভণ্ড। এটি একটি দরকারী বৈশিষ্ট্য ও ন্যায্যতা বা খারাপ লোকদের চিহ্নিত করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এই অধ্যায়টি দৃঢ় আয়াতের উপর ফোকাস করতে,অন্তরের রোগ নিরাময় করতে এবং সন্দেহযুক্ত আয়াতের ব্যাখ্যাকে বুঝতে করতে সাহায্য করবে। এই পদ্ধতিটি কুরআনের আক্ষরিক উপলব্ধি বিষয়ে মৌলবাদী বা এসেনশিয়ালিস্টদের ধ্যানধারনার পরিচয় দেবে। ইসলামের সবচেয়ে মূল্যবান পাঁচটি গ্রন্থ আছে। সেগুলো হলো কোরান, ২টি হাদিসের বই এবং দুটি ইতিহাসের বই। এগুলো বুঝতে জীবনেরও বেশি সময় লাগে। কিন্তু এ পাঁচটি বই থেকে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো, পাঁচ মিনিট থেকে পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে শেখা যাবে, যদি আপনি এই অধ্যায়ের নির্দেশিকা অনুসরণ করেন। কুরআনের ৩০ নং সুরার ৩০ নং আয়াত অনুসারে বুঝা যায়, মানুষ স্বাভাবিকভাবেই জন্মগ্রহণ করে। এই বইয়ের ১নং অধ্যায়ে আল্লাহর ধারণা, চূড়ান্ত ন্যায়বিচার, ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ আদেশগুলো বাস্তবায়নের বিশদ বিবরণ এবং অদেখা জগতের আনুমানিক বর্ণনা জানা যায়। আল্লাহপাক বলেন, “আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। আমাদের সরল পথ দেখাও। সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।কুরআন, ৫-৭ সুতরাং আল্লাহ মহান যিনি সত্যিকার অধিপতি; তোমার প্রতি ওহী সম্পূর্ণ হওয়ার পূর্বে তুমি কুরআন পাঠে তাড়াহুড়া করো না এবং তুমি বল, ‘হে আমার রব, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন।কুরআন, ২০ঃ ১১৪ আল্লাহপাক বলেন, “আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম বাণী, সাদৃশ্যপূর্ণ একটি কিতাব (আল কুরআন যা বারবার আবৃত্তি করা হয়। যারা তাদের রবকে ভয় করে, তাদের গা এতে শিহরিত হয়, তারপর তাদের দেহ ও মন আল্লাহর স্মরণে বিনম্র হয়ে যায়। এটা আল্লাহর হিদায়াত, তিনি যাকে চান তাকে এর দ্বারা হিদায়াত করেন। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কোন হিদায়াতকারী নেই।”কুরআন, ৩৯ঃ ২৩ আল্লাহপাক বলেন,“তিনিই তোমার উপর এমন কিতাব নাযিল করেছেন, যার কতিপয় আয়াত মৌলিক-সুস্পষ্ট অর্থবোধক, এগুলো হল কিতাবের মূল আর অন্যগুলো পুরোপুরি স্পষ্ট নয়; কিন্তু যাদের অন্তরে বক্রতা আছে, তারা গোলযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে উক্ত আয়াতগুলোর অনুসরণ করে যেগুলো পুরোপুরি স্পষ্ট নয়। মূলত: এর মর্ম আল্লাহ ছাড়া কেউই জানে না। যারা জ্ঞানে সুগভীর তারা বলে যে, আমরা তার উপর ঈমান এনেছি, এ সবকিছুই আমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে এসেছে, মূলতঃ জ্ঞানবান ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই নসীহত গ্রহণ করে না।”কুরআন, ৩ঃ ৭ আইনের আয়াত বা অনুরূপ আয়াতগুলোর একটি ভাল উদাহরণ হল কুরআনের ৪:৩ নং আয়াত ও ৪:১২৯ নং আয়াতে বহুবিবাহ সম্পর্কে আলোচনা। যদিও প্রথমটি একটি আইনের আয়াত, যা স্পষ্টভাবে বাধ্যতামূলক শব্দ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে। পরবর্তীটি হল নিছক তথ্যের বিবৃতি। কিন্তু, পণ্ডিতরা বহুবিবাহ সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিপরীত ব্যাখ্যা তৈরি করে পরবর্তী আয়াত দ্বারা মেরুকরণ করেছেন। আল্লাহর কথা বুঝতে কয়েক প্রজন্ম সময় লাগতে পারে। আমাদের জীবদ্দশায় তা সম্ভব নয়। বিশেষ করে যদি এতে বহু-অর্থের (মুতাসাবেহ) আয়াত নিয়ে গবেষণা অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই শেখা শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা না করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। আপনি সরল পথ বুঝতে পারলে এটির অনুশীলন করা শুরু করুন এবং আপনার প্রয়োজনে আরও জ্ঞান অর্জন করুন। আল্লাহপাক বলেন, “হে মু’মিনগণ! তোমাদের ধন-সম্পদ আর তোমাদের সন্তানাদি তোমাদেরকে যেন আল্লাহর স্মরণ হতে গাফিল করে না দেয়। যারা এমন করবে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত। যে রিযক আমি তোমাদেরকে দিয়েছি তাত্থেকে (আল্লাহর পথে) ব্যয় কর তোমাদের কারো মৃত্যু আসার পূর্বে। নচেৎ (মৃত্যু এসে গেলে) সে বলবে, ‘হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমাকে আরো কিছুকালের অবকাশ দিলে না কেন? তাহলে আমি সদাক্বাহ করতাম আর সৎকর্মশীলদের মধ্যে শামিল হয়ে যেতাম।’ আল্লাহ কাউকে কক্ষনো অবকাশ দেন না যখন তার নির্ধারিত সময় এসে যায়। তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ পুরোপুরি খবর রাখেন।কুরআন, ৬৩ঃ ৯-১২ “আর তুমি যখন কুরআন পড় তখন তোমার ও যারা আখিরাতে ঈমান আনে না তাদের মধ্যে আমি এক অদৃশ্য পর্দা দিয়ে দেই। আর আমি তাদের অন্তরের উপর ঢাকনা রেখে দিয়েছি, যাতে তারা তা বুঝতে না পারে এবং তাদের কানে দিয়েছি বধিরতা। আর যখন তুমি কুরআনে তোমার রব এক হওয়ার কথা উল্লেখ কর, তখন তারা পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পালায়।”কুরআন, ১৭ঃ ৪৫-৪৬ “আর কাফিররা বলে, ‘তোমরা এ কুরআনের নির্দেশ শুন না এবং এর আবৃত্তি কালে শোরগোল সৃষ্টি কর, যেন তোমরা জয়ী হতে পার।’”কুরআন, ৪১ঃ ২৬ একাধিক অর্থ থেকে সাবধান করা'' “হে বস্ত্রাবৃত! রাত জাগরণ কর কিছু অংশ ব্যতীত। অর্ধ রাত কিংবা তদপেক্ষা কিছু কম। অথবা তদপেক্ষা বেশী। আর কুরআন আবৃত্তি কর ধীরে ধীরে স্পষ্ট ও সুন্দরভাবে।“কুরআন, ৭৩ঃ ১-৪ “তোমার প্রতিপালক জানেন যে, তুমি কখনও রাতের দু’তৃতীয়াংশ ‘ইবাদাতের জন্য দাঁড়াও, কখনও অর্ধেক, কখনও রাতের এক তৃতীয়াংশ, তোমার সঙ্গী-সাথীদের একটি দলও (তাই করে)। আল্লাহ্ই রাত আর দিনের পরিমাণ নির্ধারণ করেন। তিনি জানেন, তোমরা তা যথাযথ হিসাব রেখে পালন করতে পারবে না। কাজেই তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমাপরবশ হয়েছেন। কাজেই কুরআনের যতটুকু পড়া তোমার জন্য সহজ হয়, তুমি ততটুকু পড়। তিনি জানেন, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ অসুস্থ হবে, আর কতক আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধানে যমীনে ভ্রমণ করবে, আর কতক আল্লাহর পথে যুদ্ধ করবে। কাজেই তোমাদের জন্য যতটুকু সহজসাধ্য হয় তাই তাত্থেকে পাঠ কর, আর নামায প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত দাও আর আল্লাহকে ঋণ দাও উত্তম ঋণ। তোমরা যা কিছু কল্যাণ নিজেদের জন্য আগে পাঠাবে, তা আল্লাহর নিকট (সঞ্চিত) পাবে, তাই উত্তম এবং পুরস্কার হিসেবে খুব বড়। তোমরা আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর, আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।”কুরআন, ৭৩ঃ ২০ “তুমি যখনি কুরআন পাঠ করবে তখন অভিশপ্ত শয়ত্বান থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাইবে। যারা ঈমান এনেছে তাদের উপর তার কোন প্রভাব খাটে না, আর তারা তাদের প্রতিপালকের উপর নির্ভর করে। তার প্রভাব কেবল তাদের উপরই খাটে যারা তাকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে আর যারা তাকে আল্লাহর শরীক করে।”কুরআন, ১৬ঃ ৯৮-১০০ “যারা মনোযোগ দিয়ে কথা শুনে আর এর উত্তমগুলো মেনে চলে। ওরাই হল তারা আল্লাহ যাদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেন আর ওরাই হল জ্ঞান-বুদ্ধিসম্পন্ন।”কুরআন, ৩৯ঃ ১৮ “সত্যতা ও ইনসাফের দিক দিয়ে তোমার প্রতিপালকের বাণী পরিপূর্ণ। তাঁর বাণী পরিবর্তন করার কেউ নেই। আর তিনি হলেন সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।”কুরআন, ৬ঃ ১১৫-১১৬ “তুমি কি দেখ না কীভাবে আল্লাহ দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেন? উৎকৃষ্ট বাক্যের তুলনা উৎকৃষ্ট গাছের ন্যায় যার মূল সুদৃঢ়ভাবে স্থাপিত আর শাখা-প্রশাখা আকাশপানে বিস্তৃত। তার প্রতিপালকের হুকুমে তা সব সময় ফল দান করে। মানুষদের জন্য আল্লাহ দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেন যাতে তারা শিক্ষা গ্রহণ করে। মন্দ বাক্য মন্দ বৃক্ষের সঙ্গে তুলনীয়, ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগেই যাকে মূল থেকে উপড়ে ফেলা হয়েছে, যার কোন স্থায়িত্ব নেই। যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে আল্লাহ সুপ্রতিষ্ঠিত বাণীর অবলম্বনে দুনিয়ার জীবনে ও আখেরাতে প্রতিষ্ঠিত রাখবেন আর যালিমদেরকে আল্লাহ ধ্বংস করে দেবেন। তিনি যা ইচ্ছে করেন তাই করেন।”কুরআন, ১৪ঃ ২৪-২৭ “আমি তোমার কাছে সর্বোত্তম কাহিনী বর্ণনা করছি, এ কুরআন তোমার কাছে ওয়াহী যোগে পাঠিয়ে, যদিও এর পূর্বে তুমি না-জানা লোকদের মধ্যেই শামিল ছিলে।”কুরআন, ১২ঃ ৩ “আমি এ কুরআনে মানুষের জন্য যাবতীয় দৃষ্টান্ত বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছি, কিন্তু অধিকাংশ মানুষই ঈমান গ্রহণ করতে অস্বীকার করে কেবল কুফরিই করল।”কুরআন, ১৭ঃ ৮৯ যেমন চোরের হাত কাটা সর্বোচ্চ শাস্তি। পরে সর্বনিম্ন ঠিক করা হয়েছে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৪ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) BasicC নীচে বর্ণিত ভেরিয়েবল, ধ্রুবক এবং প্রকারগুলি পূর্বনির্ধারিত করে। FILE টাইপ ভেরিয়েবল ফাইল হ্যান্ডলিং কমান্ড দ্বারা ব্যবহৃত। STRLEN 1) দৈর্ঘ্যের এক ধরনের স্ট্রিং ভেরিয়েবল। স্ট্রিং ভেরিয়েবলের জন্য এই ধরনের ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়। দ্রষ্টব্য: C এ পাওয়া স্ট্রিং এবং মৌলিক_স্ট্রিং ক্লাসের সাথে বিভ্রান্ত হবেন না। কিছু মৌলিক কমান্ড দ্বারা ব্যবহৃত STRING সহায়ক ভেরিয়েবল। BasicSDL অতিরিক্ত সংজ্ঞা প্রদান করে, যা অন্য বিভাগে কভার করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের মূল অংশের সমাপ্তি। সি-তে সমতুল্য} একটি ফাংশনের সংজ্ঞা নির্দেশ করে যা ডবল টাইপের একটি মান প্রদান করে। সি-তে দ্বিগুণ হিসাবে একই। মানে একটি ফাংশনের সংজ্ঞা যা Func-এর পরে তালিকাভুক্ত যেকোনো ধরনের মান প্রদান করে। কমান্ডটি শুধুমাত্র একটি ফাংশনের সংজ্ঞা চিহ্নিত করার জন্য কাজ করে এবং C দৃষ্টিকোণ থেকে কিছু বোঝায় না, এটি প্রাক-সংকলন পর্যায়ে মুছে ফেলা হয়, এটি ব্যবহার করার কোন প্রয়োজন নেই। নির্দেশাবলীর একটি স্ট্রিং (ব্লক) এর শুরু। একইভাবে {C. এটি একটি ফাংশনের জন্য কমান্ডের একটি ব্লকের (সি তে যৌগিক কমান্ড বলা হয়) এর শুরু চিহ্নিত করে। Begin এবং {C-তে একই রকম। একটি ফাংশন কমান্ড ব্লকের শেষ নির্দেশ করে, অর্থাৎ ফাংশনের সংজ্ঞার শেষ। সি এর মতো} একটি পদ্ধতির সংজ্ঞা (সাবরুটিন বা "ফাংশন" যা কিছুই ফেরত দেয় না। সি-তে অকার্যকর হিসাবে একই। পদ্ধতির সংজ্ঞা শেষ। সি এর মতো} একটি ফাংশন বা পদ্ধতি কল করার সময়, আমরা C এর মতো বন্ধনী এবং একটি সেমিকোলন ব্যবহার করি। ভেরিয়েবলের উপর আরো জটিল অপারেশনের প্রয়োজন হলে, সি সিনট্যাক্স ব্যবহার করা উচিত। এখানে C/Control_Statements for manual C এ তথ্যের জন্য একটি ছোট নোট রয়েছে। "I এর পরিবর্তে ভেরিয়েবল বৃদ্ধি করার সময় I" ফর্মটি ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়, এর একটি কারণ রয়েছেপ্রোগ্রামটি দ্রুত চালান। পরীক্ষাগুলি এটি নিশ্চিত করে না, ফর লুপের গতিতে কোনও উল্লেখযোগ্য পার্থক্য নেই। কমান্ডটি প্রথমে S পাঠ্য প্রদর্শন করে, যা আমরা উদ্ধৃতি চিহ্ন ছাড়াই দিই, এটি শুধুমাত্র একটি কমা দিয়ে বাদ দেওয়া যেতে পারে, পাঠ্যের পরে একটি স্থান যোগ করা হয়। তারপর সংখ্যাটি কীবোর্ড থেকে পড়া হয় এবং সহায়ক ভেরিয়েবল VALUE-এ লেখা হয়। তারপর VALUE ভেরিয়েবলের মানটি আমাদের ভেরিয়েবল I-তে অনুলিপি করা হয়, যদি প্রয়োজন হয়, উপযুক্ত প্রকারে একটি অন্তর্নিহিত রূপান্তর সঞ্চালিত হয়। এর মানে হল যে এই নির্দেশটি কীবোর্ড থেকে যেকোন সংখ্যাসূচক প্রকারের ভেরিয়েবলে একটি সংখ্যা প্রবেশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। পূর্ববর্তী কমান্ডের অনুরূপ, একটি সংখ্যার পরিবর্তে শুধুমাত্র পাঠ্য পড়া হয়। পাঠ্যের দৈর্ঘ্য STRLEN-এ সীমাবদ্ধ 0' শেষে যোগ করা হয়েছে। আমি ভেরিয়েবলটি STRING প্রকারের হওয়া বাঞ্ছনীয়৷ মনোযোগ! একটি স্ট্রিংকে কম্পাইলার দ্বারা বেশ কয়েকটি C বিবৃতি হিসাবে বিবেচনা করা হয়, একটি একক বিবৃতি হিসাবে বিবেচনা করার জন্য, সমস্ত কিছু কোঁকড়া ধনুর্বন্ধনীতে আবদ্ধ করা আবশ্যক। আগের মত, শুধুমাত্র প্রদর্শিত স্ট্রিং এর প্রথম উপাদান হল পাঠ্য টি। এর মানে হল যে স্ট্রিংটির পরবর্তী উপাদানটি প্রদর্শিত হবে এমন একটি সংখ্যা যার সংখ্যা সংখ্যা 12-এ সীমাবদ্ধ। নির্দেশ করে যে প্রদর্শনের জন্য স্ট্রিংয়ের পরবর্তী উপাদানটি পাঠ্য। আপনি সংজ্ঞা থেকে দেখতে পাচ্ছেন printf কমান্ডটি প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়। পরীক্ষাগুলি দেখায় যে পুট কমান্ড, তার সরলতা সত্ত্বেও, ধীর গতিতে চলে। একটি খোলা ফাইল থেকে সর্বাধিক n বাইট পড়ে এবং n দ্বারা নির্দেশিত মেমরিতে লেখে এটি একটি স্ট্রিং ভেরিয়েবল হতে পারে, উদাহরণস্বরূপ। আপনি যদি ফাইলের সমস্ত বাইট পড়তে চান তবে n এর জায়গায় Lof নির্দিষ্ট করা যেতে পারে। মেমরির সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে সাবধান! কল fread (b, 1, n, BASFILE); BLoad এর মতো, কিন্তু সম্পূর্ণ BSavePak সংকুচিত ফাইলটি পড়ে। দ্রষ্টব্য ডিকম্প্রেশনের পরে আপনাকে ডেটার আকার জানতে হবে এবং যথেষ্ট বড় B বাফার প্রস্তুত করতে হবে। একটি ফাইলে b দ্বারা নির্দেশিত মেমরি থেকে n বাইট পর্যন্ত অনুলিপি করে। fwrite কল করে (b, 1, n, BASFILE); BSave এর মতো, কিন্তু ডেটা সংকুচিত হয়। BASFILE-এ বরাদ্দ করা ফাইলটি বন্ধ করে, এতে করা পরিবর্তনগুলি আপডেট করে। কল fclose (BASFILE); একটি শেষ-অফ-ফাইল হিট সেট করা আছে কিনা তা পরীক্ষা করে, হ্যাঁ হলে 0 ছাড়া অন্য একটি মান প্রদান করে। ট্যাগ সেট করা হয় যেমন পড়ার চেষ্টা করার পরে যখন "কারসার" ফাইলের শেষে পৌঁছে যায়। EOF এর সাথে বিভ্রান্ত হবেন না, যা ফাইলের শেষ হয়ে গেলে কিছু ক্রিয়াকলাপ দ্বারা প্রত্যাবর্তিত একটি নেতিবাচক ধ্রুবক। কল feof (BASFILE) ফাইল থেকে পাঠ্যের একটি লাইন পড়ে এবং উপস্থিত থাকলে লাইন বিরতি সহ স্ট্রিং ভেরিয়েবল S এ অনুলিপি করে। STRLEN-1 অক্ষরের বেশি নয়। কল fgets (S, STRLEN, BASFILE); ফাইলে করা পরিবর্তনগুলি সংরক্ষণ করে, বাফারে সংরক্ষিত। কল ফ্লাশ (BASFILE); ফাইলে পাঠ্য হিসাবে T নম্বরটি সংরক্ষণ করে। কল fprintf (BASFILE 12lg ডবল) T); ফাইল থেকে পড়া অক্ষর (বাইট) ফেরত দেয় (অথবা ফাইলের শেষ হয়ে গেলে বা একটি ত্রুটি ঘটলে EOF)। কল fgetc (BASFILE) ফাইলের "কার্সার" এর অবস্থান ফেরত দেয়। কল ftell (BASFILE) M মোডে P নামের একটি ফাইল খোলে এবং BASFILE দ্বারা নির্দেশিত স্ট্রীমে বরাদ্দ করে, ব্যর্থ হলে BASFILE NULL-এ পয়েন্ট করে। BASFILE fopen (P M মোড চিহ্ন (উদ্ধৃতি চিহ্ন ব্যবহার করা হয় না) | r পড়ার জন্য. ফাইলটি অবশ্যই বিদ্যমান থাকবে। | w লিখতে. একটি খালি ফাইল তৈরি করে, যদি ফাইলটি ইতিমধ্যে বিদ্যমান থাকে এর বিষয়বস্তু মুছে ফেলা হয়। | a যোগ করা হচ্ছে। আউটপুট অপারেশনগুলি কার্সার পজিশনিং কমান্ড নির্বিশেষে ফাইলের শেষে ডেটা লেখে। ফাইলটি তৈরি করা হয় যদি এটি বিদ্যমান না থাকে। ফাইল বা ডিরেক্টরী S-এর নাম পরিবর্তন করে D-এ, বা ফাইলটি সরানো হয়। এটি পুনরায় নামকরণ (এস, ডি); দ্রষ্টব্য উপরের উদাহরণে BasicC STRING এবং VALUE সহায়ক ভেরিয়েবল ব্যবহার করা হয়েছে, এটি সুপারিশ করা হয় না কারণ কিছু কমান্ড তাদের মান পরিবর্তন করে। <0, X-1> পরিসরে একটি এলোমেলো পূর্ণসংখ্যা প্রদান করে স্ট্যান্ডার্ড সি স্ট্রিংগুলির অসতর্ক ব্যবহার মারাত্মক ত্রুটির কারণ হতে পারে। BasicC স্ট্রিং ম্যানিপুলেশন ফাংশন সহজ এবং নিরাপদ অফার করে। ধ্রুবক STRLEN 255 এর একটি ডিফল্ট মান দিয়ে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, যা STRING প্রকারের স্ট্রিংগুলির সর্বাধিক দৈর্ঘ্য নির্দেশ করে (শেষ চিহ্ন 0' ব্যতীত)। স্ট্রলেন ফাংশনের সাথে বিভ্রান্ত হবেন না, যা একটি প্রদত্ত স্ট্রিংয়ের দৈর্ঘ্য প্রদান করে। এই মানটির একটি অনুরূপ হ্রাস সাবটাইটেলগুলিতে কিছু ক্রিয়াকলাপকে গতি দেয়৷ STRING ডেটা প্রকার সর্বাধিক দৈর্ঘ্য STRLEN এর স্ট্রিংয়ের জন্য সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। কিছু স্ট্রিং অপারেশনে ব্যবহৃত STRING প্রকারের একটি STRING সহায়ক ভেরিয়েবল সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে৷ "টেক্সট টেক্সট2" সূত্রটি শুধুমাত্র স্ট্রিং অবজেক্টের জন্য C এ অনুমোদিত, যা বেসিক STRING ব্যতীত অন্য কিছু। সাধারণত ভেরিয়েবলের জন্য অ্যাড কমান্ডের দ্রুত সমতুল্য। এটি A [STRLEN] এবং B [STRLEN] কক্ষে সংরক্ষিত স্ট্রিংগুলির দৈর্ঘ্য সম্পর্কে তথ্য ব্যবহার করে, ফলস্বরূপ টেবিল A-তে লিঙ্কযুক্ত স্ট্রিংয়ের দৈর্ঘ্য সম্পর্কেও তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। ডিবাগ সমর্থন করে। এটি অ্যাড কমান্ডের অনুরূপভাবে কাজ করে, কিন্তু পরিবর্তনশীল A ​​পরিবর্তন করে না, ফলাফলটি ভেরিয়েবল STRING এ লিখে, এই ভেরিয়েবলে একটি পয়েন্টার প্রদান করে। এটি অ্যাড কমান্ডের চেয়ে ধীর গতিতে কাজ করে, STRLEN-1 পর্যন্ত 3 ধরনের ভেরিয়েবলে কাজ করে, ফলাফল এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ডিবাগ সমর্থন করে। একটি অক্ষরকে একটি স্ট্রিং এ রূপান্তর করে। ফাংশনটি C অক্ষর দিয়ে গঠিত এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি স্ট্রিং প্রদান করে স্ট্রিং 0' এর শেষ এই স্ট্রিংটি STRING অ্যারের STRLEN-2 অবস্থান থেকে তৈরি করা হয়েছে, তাই যদি এতে STRLEN-এর চেয়ে ছোট একটি স্ট্রিং থাকে 2 এটি অপরিবর্তিত থাকবে, এটি শুধুমাত্র তার দৈর্ঘ্য সম্পর্কে তথ্য হারিয়ে যাবে। B এর সাথে স্ট্রিং A তুলনা করুন, 0 প্রদান করে যদি তারা একই হয় 0 যদি A> B 0 যদি A< B হয়। একটি স্ট্রিং এর দৈর্ঘ্য প্রদান করে। A টাইপ এর জন্য লেনের দ্রুত সংস্করণ। এটি অবস্থান d থেকে শুরু করে n অক্ষর (বা স্ট্রিংয়ের শেষ পর্যন্ত) S স্ট্রিং-এর অক্ষরের সংখ্যা দেয়। ফাংশনটি এই সত্যটিকে বিবেচনা করে যে কিছু অক্ষর (যেমন পোলিশ ডায়াক্রিটিক) বেশ কয়েকটি অক্ষর (বাইট) নিয়ে গঠিত। ASCII রেঞ্জ 0-127 এর বাইরের মান সহ এবং অনুমান করে যে তারা 2টি অক্ষর। প্রতি অক্ষর> 2টি অক্ষর সহ এনকোডিং সমর্থন করে না! d একটি অক্ষর অ্যারে পয়েন্টার, একটি অক্ষর সংখ্যা নয়। n হল অক্ষরের সংখ্যা এবং ঋণাত্মক হতে পারে, এই ক্ষেত্রে অনুসন্ধানটি পিছনের দিকে এগিয়ে যায়। যদি অনুসন্ধানটি একটি 2-বাইট অক্ষর দিয়ে শুরু হয় d অবশ্যই সেই অক্ষরের প্রথম অক্ষরের দিকে নির্দেশ করতে হবে, এবং পিছনে অনুসন্ধান করার সময় দ্বিতীয়টিতে, অর্থাৎ শেষ থেকে প্রথম। d অবস্থানে থাকা অক্ষর থেকে শুরু করে k, k d> 0 অক্ষর পর্যন্ত S ক্রমানুসারে অক্ষরের সংখ্যা ফেরত দেয়। বিবেচনা করুন যে চিঠিটি 2 নন-ASCII 0-127 অক্ষর হতে পারে। সি ল্যাঙ্গুয়েজ, বেসিক সি-তেও, টাইপ ভেরিয়েবল টেক্সট" একটি এক্সপ্রেশন শুধুমাত্র একটি ভেরিয়েবল ঘোষণা করার সময় অনুমোদিত হয়, বাকি প্রোগ্রামে এটি শুধুমাত্র স্ট্রিং ক্লাস ব্যবহার করে সি এ সম্ভব। কপি কমান্ড ব্যবহার করা উচিত। সাধারণত দ্রুত Let-এর জন্য B মেলে $। মনোযোগ কোনো বোর্ড ওভাররান নিয়ন্ত্রণ! ওভাররান এড়াতে, STRLEN বা Min (n, STRLEN) n হিসাবে নির্দিষ্ট করা যেতে পারে। মনোযোগ কোনো বোর্ড ওভাররান নিয়ন্ত্রণ! A দ্বারা নির্দেশিত মেমরিতে B-এর N বাইট সন্নিবেশ করা হয়। A একটি স্ট্রিং ভেরিয়েবল এবং B একটি উদ্ধৃত অক্ষর হতে পারে, তবে, কোনো ওভারফ্লো চেক নেই এবং মনে রাখবেন যে স্ট্রিংটি 0 দিয়ে শেষ হওয়া উচিত। মনোযোগ কোনো বোর্ড ওভাররান নিয়ন্ত্রণ! ফাংশন একটি টেক্সট স্ট্রিং প্রদান করে যা এর সাথে মেলে, স্ট্রিং S থেকে গঠিত। মূল ব্যবহার হল ম্যানুয়ালি একটি ফাংশনের আর্গুমেন্ট হিসাবে টেক্সট প্রবেশ করানো যার জন্য মেলে এমন একটি স্ট্রিং প্রয়োজন। এটি বেশ ধীর এবং STRING ভেরিয়েবল ব্যবহার করে, তাই উদাহরণস্বরূপ Let a, Mk text এর পরিবর্তে Let (a text স্ট্রিং a) ব্যবহার করা ভাল। স্ট্রিং S কে এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে, অর্থাৎ শেষ কক্ষে এর দৈর্ঘ্য সঞ্চয় করে। এটি ব্যবহার করা হয়, উদাহরণস্বরূপ এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভেরিয়েবল শুরু করতে। কমান্ডটি D সংখ্যাটিকে টেক্সটে রূপান্তর করে, যা নির্দিষ্ট ভেরিয়েবল এস-এ সংরক্ষিত থাকে। সংখ্যার সংখ্যা 16-এ সীমাবদ্ধ। J. w কিন্তু S এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। ডিবাগ সমর্থন করে। LetStr STRING D) এর মতো, এটি STRING এ একটি পয়েন্টার ফেরত দেয়, ফলে স্ট্রিং এর সাথে মেলে। ডিবাগ সমর্থন করে। মনোযোগ একই সাথে একই STRING ভেরিয়েবল ব্যবহার করে একাধিক কমান্ড ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয় না, এটি অপ্রত্যাশিত ফলাফল আনতে পারে। SDL হল একটি ক্রস-প্ল্যাটফর্ম C/C লাইব্রেরি যা গ্রাফিক্স, শব্দ, ডিভাইস, ফাইল ব্যবহার করার সুবিধা প্রদান করে। BasicC-তে SDL ব্যবহার করা আরও সহজ এবং আরও সুবিধাজনক, এবং এটি অতিরিক্ত কিছু ফাংশনও অফার করে। পোলিশ ভাষায় ডকুমেন্টেশন এবং SDL কোর্স উপলব্ধ: এটি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল একটি প্যাকেজ ইনস্টলার, যেমন সিনাপটিক ব্যবহার করা। অনেক ডিস্ট্রিবিউশনে ইতিমধ্যেই SDL লাইব্রেরি ইনস্টল করা আছে, কিন্তু নিশ্চিত করুন যে আপনার ডেভেলপমেন্ট সংস্করণ (dev) ইনস্টল করা আছে। একইভাবে, আমরা অ্যাড-অন ইনস্টল করি যেমন SDL_mixer। আমরা শুধু ডেভেলপমেন্ট সংস্করণ (dev) ডাউনলোড করি এবং নির্বাচিত ডিরেক্টরিতে এটি আনপ্যাক করি। আমরা অতিরিক্ত লাইব্রেরির সাথে একই কাজ করি। প্লাগইন ফাইলগুলি আমাদের SDL ডিরেক্টরিতে অনুলিপি করা যেতে পারে, অন্যথায় কম্পাইলারকে এই ফাইলগুলির জন্য একটি অতিরিক্ত পথ দিতে হবে। মৌলিক mingw কম্পাইলার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আপনি একটি IDE গ্রাফিকাল ইন্টারফেস সহ একটি প্যাকেজ ইনস্টল করতে পারেন, যেমন DEV C বা কোড ব্লক, এই ক্ষেত্রে বিন, lib-এ উপযুক্ত পাথ প্রদান করা এবং SDL লাইব্রেরির ডিরেক্টরি এবং সম্ভবত অ্যাড-অনগুলি অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়। কম্পাইলার অপশনে। যেখানে e" হল এক্সিকিউটেবলের নাম f" হল সোর্স ফাইলের নাম * LOCAL_C_INCLUDES লাইনে, স্থানের পরে, লাইব্রেরি হেডার ডিরেক্টরি যোগ করুন, উদাহরণস্বরূপ LOCAL_PATH SDL2_mixer * LOCAL_SRC_FILES-এ আমরা .c ফাইলগুলিকে কম্পাইল করার জন্য দিই এটি তথাকথিত সেট করার সুপারিশ করা হয় প্রতিটি ছবির জন্য colorkey, এমনকি যদি আমাদের স্বচ্ছতার প্রয়োজন না হয়, অন্যথায় ছবিটি দৃশ্যমান নাও হতে পারে। SDL এর জন্য BasicC কনফিগারেশন আপনি যদি এই কমান্ডের আগে ডিফল্ট BasicSDL বিকল্পটি পরিবর্তন করতে চান, অতিরিক্ত প্রিপ্রসেসর নির্দেশাবলী লিখুন: যদি আমরা মনিটরের রিফ্রেশের সাথে প্রোগ্রামের সিঙ্ক্রোনাইজেশন নিষ্ক্রিয় করতে চাই। ডিফল্টরূপে, এই বিকল্পটি চালু থাকে, যার অর্থ হল যখন ShowPage কমান্ডটি কল করা হয়, স্ক্রীনটি রিফ্রেশ না হওয়া পর্যন্ত প্রোগ্রামটি বিরতি দেয়। রিফ্রেশ হার মনিটর সেটিংসের উপর নির্ভর করে, সাধারণত এটি প্রায় 60 Hz হয়। যেখানে K হল GPrint স্বচ্ছ ফন্টের কালার নম্বর। 0 স্বচ্ছ পটভূমি, 1 স্বচ্ছ ফন্ট 1 স্বচ্ছতা নেই (কালো পটভূমিতে পাঠ্য)। সরাইখানা সাউন্ডফ্রিকেন্সি F সংজ্ঞায়িত করুন F ফ্রিকোয়েন্সি যেখানে শব্দগুলি রূপান্তরিত হবে এবং বাজানো হবে, ডিফল্টরূপে 11025। J সর্বাধিক সংখ্যক গেম কন্ট্রোলার, ডিফল্টরূপে 4। ঘোষিত চলক, ধ্রুবক, এবং ফাংশন কমান্ডটি SDL শুরু করে এবং গ্রাফিকাল উইন্ডো খোলে, এটি নিম্নলিখিতগুলি করে: * SDL_Init কমান্ডের সাহায্যে SDL এবং এর সমস্ত উপাদান সূচনা করে, ব্যর্থ হলে, ত্রুটি 1 সহ প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দেয়। * SDL_CreateWindowAndRenderer কমান্ডের সাহায্যে উইন্ডোটি খোলে এবং তথাকথিত তৈরি করে রেন্ডারার, এরপরে প্রজেক্টর হিসাবে উল্লেখ করা হয়। উইন্ডোর মাত্রা WINDOWW এবং WINDOWH ধ্রুবক দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয়, ডিফল্টরূপে 640x400 পিক্সেল। ফ্ল্যাগ প্যারামিটারে নীচে বর্ণিত উইন্ডো বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উইন্ডো অবজেক্টের পয়েন্টারটিতে SDLWindow ভেরিয়েবল রয়েছে। প্রজেক্টর অবজেক্টের পয়েন্টারে SDLRenderer ভেরিয়েবল থাকে। একটি প্রজেক্টর হল একটি উইন্ডো অবজেক্ট যা হার্ডওয়্যার অ্যাক্সিলারেটেড গ্রাফিক্স প্রদর্শন করে। ডিফল্টরূপে, মনিটর রিফ্রেশের সাথে প্রজেক্টর সিঙ্ক্রোনাইজেশন সক্ষম করা আছে। * প্রজেক্টরটি সাফ করে, যেমন এটিকে ডিফল্ট রঙ দিয়ে পূরণ করে কালো, SDL_RenderClear কমান্ড দিয়ে। * স্ট্রাকচার ভেরিয়েবল ডিসপ্লেতে ডিসপ্লে প্যারামিটার সংরক্ষণ করে। * SDL_JoystickOpen কমান্ডের সাহায্যে উপলব্ধ জয়স্টিকগুলি শুরু করে। তাদের সর্বাধিক সংখ্যক MAXJOYS ধ্রুবক, ডিফল্টরূপে 4 সংরক্ষণ করা হয়। * প্রথম টাচ ডিভাইসের পয়েন্টারে SDLTouchID ভেরিয়েবল বরাদ্দ করে। * যদি SDL_mixer লাইব্রেরি অন্তর্ভুক্ত থাকে তবে Mix_OpenAudio কমান্ডের সাথে ডিফল্ট পরামিতি সহ সাউন্ড মিক্সার শুরু করে। * SDL_ttf অন্তর্ভুক্ত থাকলে TTF ফন্ট সমর্থন শুরু করে। প্রোগ্রাম থেকে প্রস্থান করার আগে, তৈরি করা SDL অবজেক্টগুলি সরিয়ে ফেলুন, যেমন ছবি (টেক্সচার এবং SDLQuit কমান্ড দিয়ে SDL বন্ধ করুন। SDL_GetWindowSize (SDLWindow w h) কমান্ড দিয়ে w এবং h ভেরিয়েবলে প্রধান উইন্ডোর মাত্রা লেখে। SDL_MaximizeWindow (SDLWindow) কমান্ডের সাহায্যে উইন্ডোটিকে ডেস্কটপের আকারে (ফ্রেম সহ) বড় করে; SDL_RestoreWindow (SDLWindow) কমান্ডের সাহায্যে পূর্ববর্তী উইন্ডোর আকার পুনরুদ্ধার করে; যে কোনও আকারের একটি উইন্ডোকে w, h আকারের হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সেই অনুযায়ী গ্রাফিক স্থানাঙ্ক স্কেল করে। বিন্দু থেকে বিন্দুর দূরত্ব (x, y x2, y2) বিন্দু (Px, Py) বৃত্তের ভিতরে থাকলে 1 প্রদান করে (X, Y, R না থাকলে 0। উপরের মত, কিন্তু 2য় কোণার পরিবর্তে আমরা প্রস্থ এবং উচ্চতা দিচ্ছি। শর্ত: w 0, h 0। বৃত্ত (x, y, r) এবং (x2, y2, r2) সাধারণ বিন্দু থাকলে 1 প্রদান করে, না থাকলে 0। A এবং B এর কমন পয়েন্ট থাকলে 1, না থাকলে 0 প্রদান করে। A এবং B হল SDL_Rect প্রকারের কাঠামো। SDL_HasIntersection A B) ফাংশনের সাথে মিলে যায় {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৫ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) দ্রষ্টব্য: কমান্ডটি কালার ভেরিয়েবলের মান পরিবর্তন করে না। পর্দা সাফ করে। সঠিকভাবে প্রজেক্টর (বা অন্যান্য লক্ষ্য) পূর্বে নির্বাচিত রঙ (ডিফল্টরূপে কালো) দিয়ে পূরণ করে। পর্যায়ক্রমে স্ক্রীনটি পরিষ্কার করার এবং পুরো দৃশ্যটি আবার তৈরি করার পরামর্শ দেওয়া হয়। SDL_RenderClear (SDLRenderer) চালায়; যখন সক্ষম 1 হয়, কমান্ডটি রেজোলিউশন-স্বাধীন অঙ্কনে সমস্ত-স্কেলিং চালু করে, যখন 0 এটি বন্ধ করে। SDL_RenderSetIntegerScale (SDLRenderer, enable); অঙ্কনের জন্য স্কেলিং ফ্যাক্টর সেট করে। SDL_RenderSetScale (SDLRenderer, স্কেলএক্স, স্কেলওয়াই) কল করে; প্রজেক্টরের বিষয়বস্তু প্রদর্শন করে, অর্থাৎ উইন্ডো ভিউ রিফ্রেশ করে। VSYNC 1 (ডিফল্ট) হলে মনিটর স্ক্রীন রিফ্রেশ না হওয়া পর্যন্ত প্রোগ্রামটি বিরতি দেওয়া হয়। SDL_RenderPresent (SDLRenderer) কল করে; {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} পুরানো প্রবাদ "তুমি যা খাও তুমি তাই" সম্ভবত আরও সঠিক হবে যদি বলা হত "তুমি যা শোষণ এবং হজম কর তুমি তাই"। এখানে আমরা পাচনতন্ত্রের এই দুটি কাজের গুরুত্ব দেখব: হজম এবং শোষণ। বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মধ্যে ক্রিয়া বোঝার জন্য আমরা মানবদেহের মধ্য দিয়ে খাদ্যের যাত্রাপথ অনুসরণ করব। হজমের সময়, দুটি প্রধান প্রক্রিয়া একই সময়ে ঘটে; যান্ত্রিকভাবে হজম রাসায়নিক হজমের জন্য প্রস্তুত করার সময় খাবারের বড় টুকরো ছোট ছোট টুকরো হয়ে যায়। যান্ত্রিক হজম মুখের মধ্যে শুরু হয় এবং পাকস্থলী পর্যন্ত চলতে থাকে। রাসায়নিক হজম মুখের মধ্যে শুরু হয় এবং অন্ত্র পর্যন্ত চলতে থাকে। বেশ কিছু ভিন্ন ধরণের উৎসেচক ম্যাক্রো-অণুকে ভেঙ্গে ছোট অণুতে পরিণত করে যেগুলি শোষিত হতে পারে। পরিপাকতন্ত্রের পথ মুখ থেকে শুরু হয় এবং খাদ্যনালী, পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র (পরপর আছে গ্রহণী বা ডিওডেনাম, জেজুনাম, ইলিয়াম) এবং তারপর বৃহদন্ত্র (কোলন) হয়ে মলাশয়ে চলে যায় এবং পায়ুতে শেষ হয়। আপনি সম্ভবত বলতে পারেন মানুষের শরীর একটি বড় ডোনাটের মতো। পরিপাকতন্ত্রের পথ হল সেই ডোনাটের গর্ত। আমরা অগ্ন্যাশয়, যকৃৎ এবং পরিপাকতন্ত্রের আনুষঙ্গিক অঙ্গগুলি নিয়েও আলোচনা করব যারা খাদ্যের সমস্ত উপাদানগুলিকে নিয়ে ক্ষুদ্রান্ত্রে পৌঁছোয়। পরিপাকতন্ত্রের পথ চারটি স্তর নিয়ে গঠিত যা টিউনিক নামেও পরিচিত। প্রতিটি স্তরের বিভিন্ন কলা এবং কাজ রয়েছে। ভেতর থেকে বাইরে তারা পরপর হল: মিউকোসা বা শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি, সাবমিউকোসা আ উপ-শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি, মাসকুলারিস এবং সেরোসা। মিউকোসা মিউকোসা হল শোষণকারী এবং নিঃসরণকারী স্তর। এটি সরল এপিথেলিয়াম কোষ এবং একটি পাতলা সংযোগকারী কলা দ্বারা গঠিত। মিউকোসার মধ্যে অবস্থিত বিশেষ গবলেট কোষ পুরো পরিপাকতন্ত্রের পথ জুড়ে শ্লেষ্মা নিঃসরণ করে। মিউকোসা স্তরে ভিলি এবং মাইক্রো ভিলি রয়েছে। সাবমিউকোসা সাবমিউকোসা তুলনামূলকভাবে পুরু, রসনালী ইত্যাদিতে পূর্ণ এবং মিউকোসাকে সাহায্য করে। মিউকোসার মধ্য দিয়ে যাওয়া শোষিত উপাদানগুলি সাবমিউকোসার রক্তনালী থেকে সংগ্রহ হয়। সাবমিউকোসায় গ্রন্থি এবং স্নায়ু জালকও রয়েছে। মাসকুলারিস পরিপাক নালীতে সেগমেন্টাল সংকোচন এবং পেরিস্টালসীয় চলাচলের জন্য মাসকুলারিস দায়ী। মাসকুলারিস দুটি স্তরের পেশী দ্বারা গঠিত: মসৃণ পেশীর একটি অভ্যন্তরীণ বৃত্তাকার স্তর এবং বাইরের অনুদৈর্ঘ্য স্তর। এই পেশীগুলি পরিপাকতন্ত্রের পথ বরাবর হজমকারী উৎসেচকের মধ্যে খাবারকে নড়াচড়া করে এবং মন্থন করে। সেরোসা শেষ স্তরটি একটি প্রতিরক্ষামূলক স্তর। এটি রক্তনালীবিহীন সংযোজক কলা এবং সাধারণ স্কোয়ামাস এপিথেলিয়াম দ্বারা গঠিত। এটি পিচ্ছিল সিরাস তরল নিঃসরণ করে। এটি এই তন্ত্রের বাইরের দিকের দৃশ্যমান স্তর। *প্যারোটিড গ্রন্থি, সাব-ম্যাক্সিলারি গ্রন্থি, সাবলিঙ্গুয়াল গ্রন্থি *বহিঃক্ষরা গ্রন্থি, লালা তৈরি করে যাতে অ্যামাইলেজ থাকে এবং সেটি দিয়ে হজমের প্রক্রিয়া শুরু হয় *চিবোনো/গিলে খাওয়ার জন্য খাবারকে নিপুণতার সঙ্গে নাড়া চাড়া করা *প্রধান স্বাদ অঙ্গ, স্বাদ কোরক আবৃত *চর্বির মিশ্রণ করার জন্য প্রয়োজনীয় পিত্ত উৎপাদন করে এবং নির্গত করে। কিছু পিত্ত সরাসরি ডিওডেনামে চলে যায় এবং কিছু পিত্তথলিতে জমা হয়। *প্রোটিন, লিপিড এবং কার্বোহাইড্রেট বিপাক করতে সাহায্য করে। *স্তন্যপায়ী প্রাণীর বিপাকের প্রধান শেষ উৎপাদন, ইউরিয়া। এটি গঠিত হয় যকৃতে, অ্যামিনো অ্যাসিড এবং অ্যামোনিয়ার যৌগ থেকে। *ইনসুলিন এবং অন্যান্য হরমোন ভেঙে দেয়। *রক্ত জমাট বাঁধার প্রয়োজনীয় উপাদান তৈরি করে। *বহিঃক্ষরা কার্যকলাপ: পাচনের জন্য উৎসেচক নিঃসরণ। **জাইমোজেন (নিষ্ক্রিয় উৎসেচক) সঞ্চয় করে, যখন একজন ব্যক্তি খাদ্যের মাধ্যমে প্রোটিন (অ্যামিনো অ্যাসিড) গ্রহণ করে তখন এটি ক্ষুদ্রান্ত্রে ব্রাশ বর্ডার ঝিল্লি দ্বারা সক্রিয় হয়। **ট্রিপসিনোজেন ট্রিপসিন: প্রোটিন হজম করে। **কাইমোটাইপসিনোজেন কাইমোট্রিপসিন: প্রোটিন হজম করে। **লিপেজ-লিপিড: স্নেহ পদার্থ হজম করে। **সোমাটোস্ট্যাটিন: ইনসুলিনের কাজকে বাধা দেয়। শরীরে খুব বেশি গ্লুকোজ এলে উৎপাদিত হয়। **গ্লুকাগন: লিভারে সঞ্চিত গ্লাইকোজেনকে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করতে উদ্দীপিত করে। শরীরে পর্যাপ্ত গ্লুকোজ না থাকলে উৎপাদিত হয়। **ইনসুলিন: অগ্ন্যাশয়ের আইলেটস অফ ল্যাঙ্গারহ্যান্সের বিটা কোষে তৈরি। এই হরমোন রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে। *অ্যাপেন্ডিক্স কি করে তার কিছু তত্ত্ব আছে। **আন্ত্রিক অণুজীবসমগ্রের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে পাচনতন্ত্রের প্রথম ধাপ আসলে শুরু হতে পারে মুখে খাবার আসার আগেই। যখন আপনি এমন কিছুর গন্ধ পান বা দেখতে পান যা আপনি খাবেন, তখন খাওয়ার প্রত্যাশায় আপনার মুখে লালা জমা হতে শুরু হয়, এইভাবে হজম প্রক্রিয়া শুরু হয়। খাদ্য শরীরের জ্বালানীর উৎস। খাদ্যের পুষ্টি শরীরের কোষগুলিকে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান দেয়। খাদ্যকে শরীরে ব্যবহার করার আগে এটিকে ছোট ছোট টুকরো করতে হবে যাতে এটি শরীর দ্বারা শোষিত এবং ব্যবহৃত হতে পারে। মানুষের শরীরের মধ্যে, প্রোটিনকে অ্যামিনো অ্যাসিডে, শ্বেতসারকে শর্করাতে এবং স্নেহ পদার্থকে স্নেহজ অ্যাসিড ও গ্লিসারলে ভেঙে ফেলা দরকার। হজমের সময় একই সঙ্গে দুটি প্রধান প্রক্রিয়া ঘটে: যান্ত্রিকভাবে হজম রাসায়নিক হজমের জন্য প্রস্তুত করার সময় খাবারের বড় টুকরো ছোট ছোট টুকরো হয়ে যায়। যান্ত্রিক হজম মুখের মধ্যে শুরু হয় এবং পাকস্থলী পর্যন্ত চলতে থাকে। রাসায়নিক হজম বিভিন্ন উৎসেচক ম্যাক্রো অণুগুলিকে ছোট অণুতে ভেঙে দেয় যাতে সেগুলি আরও দক্ষতার সাথে শোষিত হতে পারে। রাসায়নিক হজম মুখের লালা দিয়ে শুরু হয় এবং অন্ত্র পর্যন্ত চলতে থাকে। হজমের প্রক্রিয়া মুখের মধ্যেই শুরু হয়ে যায়। যখন আমরা খাবার দেখি বা চিন্তা করি তখন মস্তিষ্কে তার প্রতিফলন হয়ে লালা প্রবাহ শুরু হয়। লালা খাবারকে আর্দ্র করে এবং দাঁত একে চিবিয়ে নিয়ে গিলে ফেলা সহজ করে। লালায় থাকা হজমকারী উৎসেচক অ্যামাইলেজ, খাবার মুখ থেকে বের হওয়ার আগেই শ্বেতসারকে সহজ শর্করাতে ভাঙ্গতে শুরু করে। লালা নির্গমনের সাথে জড়িত স্নায়বিক পথের জন্য মুখের রিসেপ্টরগুলির উদ্দীপনা, মস্তিষ্কের কাণ্ডে সংবেদনশীল আবেগ এবং লালা গ্রন্থিগুলিতে পরা-অনুকম্পী আবেগের প্রয়োজন হয়। যখন আপনার জিহ্বা এবং মুখের পেশীর সাহায্যে খাবার গিলে ফেলেন তখন সেটি আপনার গলবিল এ (ফ্যারিংক্স) পৌঁছোয়। খাদ্য ও বাতাসের প্রবেশপথ, গলবিল, প্রায় পাঁচ ইঞ্চি (৫ লম্বা। এপিগ্লোটিস নামক ত্বকের একটি ছোট ফ্ল্যাপ গলবিলের উপর বন্ধ হয়ে যায় যাতে খাবার শ্বাসনালীতে প্রবেশ করতে না পারে এবং যাতে দম বন্ধ করে দিতে না পারে। গিলে ফেলাটি সঠিকভাবে ঘটাতে ২৫টি পেশীর একটি সংমিশ্রণ একই সময়ে একসাথে কাজ করে। লালা গ্রন্থিগুলি প্রতিদিন আনুমানিক তিন লিটার লালা উৎপাদন করে। গলা দিয়ে যাওয়ার পর, খাদ্য অন্ননালীতে চলে যায় এবং পেরিস্টালসিস পাচনতন্ত্রের নালী বরাবর তরঙ্গের মত করে অনৈচ্ছিক পেশী সংকোচন) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পাকস্থলীতে ঠেলে দেওয়া হয়। খাদ্যনালীর শেষে একটি অবরোধী (স্ফিঙ্কটার) বা পেশীর বেড় থাকে যেটি খাদ্যকে পাকস্থলীতে প্রবেশ করতে দেয় তারপর আবার বন্ধ হয়ে যায় তাই খাদ্য আর খাদ্যনালীতে ফিরে যেতে পারে না। অন্ননালীতে শ্লেষ্মা ঝিল্লির আবরণ রয়েছে, এবং গিলে ফেলা খাবারকে পাকস্থলীতে নিয়ে যাওয়ার জন্য অন্ননালী পেরিস্টালসিস ক্রিয়া ব্যবহার করে। অন্ননালীতে একটি স্তরিত স্কোয়ামাস এপিথেলিয়াম এর আবরণ রয়েছে, যা দ্রুত উল্টে যায় এবং একটি প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব দেয় যেহেতু পাকস্থলীতে একসঙ্গে অনেকখানি খাদ্য, লালা এবং শ্লেষ্মা স্থানান্তরিত হয়। অন্ননালীতে ল্যামিনা প্রোপ্রিয়া সংযোজক কলার পাতলা স্তর) অল্পপরিমাণে থাকে। শ্লেষ্মা নিঃসরণকারী গ্রন্থিগুলি সাবমিউকোসায় অবস্থিত এবং এটি "প্যাপিলি" নামক একটি সংযোগকারী কাঠামো। অন্ননালীর মাসকুলারিস প্রোপ্রিয়া অন্ননালীর উপরের তৃতীয় (উর্ধ্ব) অংশে বিলেখিত (স্ট্রিয়েটেড) পেশী নিয়ে গঠিত। মাঝের তৃতীয়টি মসৃণ পেশী ও স্ট্রিয়েটেড পেশীর সংমিশ্রণে গঠিত এবং নিচের (নিম্ন) তৃতীয়টি শুধুমাত্র মসৃণ পেশী। ঘন বৃত্তাকার পেশীগুলির কারণে অন্ননালীর দূরবর্তী প্রান্তটি কিছুটা সংকীর্ণ হয়। অন্ননালীর এই অংশটিকে নিম্ন অন্ননালীর স্ফিঙ্কটার বলা হয়। এটি খাবারকে নিচের দিকে পাঠাতে এবং আবার ওপর দিকে ফিরে না আসতে সহায়তা করে। খাদ্যনালীতে একটি সমৃদ্ধ লসিকাবাহী নিষ্কাশন ব্যবস্থাও রয়েছে। পাকস্থলী হল একটি পুরু প্রাচীরযুক্ত অঙ্গ যা খাদ্যনালী এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের প্রথম অংশের (ডিওডেনাম) মধ্যে অবস্থিত। এটি উদর গহ্বরের বাম দিকে আছে, পাকস্থলীর ফান্ডাস অংশটি (পাকস্থলীর ওপরের অংশ, যা একটি স্ফীতি গঠন করে) মধ্যচ্ছদার গায়ে লেগে থাকে। পাকস্থলীর নিচে থাকে অগ্ন্যাশয়। পাকস্থলীর বৃহৎ বক্রতা থেকে বৃহৎ ওমেন্টাম ঝুলে থাকে। পাকস্থলীর গাত্রে একটি শ্লেষ্মা ঝিল্লির আবরণ আছে যেখানে কিছু গ্রন্থি প্রধান কোষ সহ) রয়েছে যেগুলি পাচক অম্ল নিঃসরণ করে, প্রতিদিন এই পাচক তরলটির তিন চতুর্থাংশ পর্যন্ত উৎপাদিত হয়। পাকস্থলীতে খাবার প্রবেশের আগেই ভেগাস স্নায়ুর পরা-অনুকম্পী আবেগের কারণে পাচন গ্রন্থিগুলি ক্ষরণ শুরু করে, এর ফলে পাকস্থলী সেই অম্লের একটি আধার হয়ে ওঠে। পাচক অম্লের নিঃসরণ তিনটি পর্যায়ে ঘটে: সিফালিক, গ্যাস্ট্রিক এবং আন্ত্রিক। সিফালিক পর্যায়টি সক্রিয় হয় খাবারের গন্ধ ও স্বাদ পেলে এবং সেই সঙ্গে গিলে ফেলার সময়। গ্যাস্ট্রিক পর্যায় খাদ্যের রাসায়নিক প্রভাব এবং পাকস্থলীর প্রসারণ দ্বারা সক্রিয় হয়। আন্ত্রিক পর্যায়টি সিফালিক এবং গ্যাস্ট্রিক পর্যায়দুটির প্রভাবকে অবরুদ্ধ করে। গ্যাস্ট্রিক জুস বা পাচক রসে পেপসিন নামে একটি উৎসেচকও থাকে, যা প্রোটিন, হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড এবং শ্লেষ্মা হজম করে। হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড পাকস্থলীর পিএইচ প্রায় ২তে বজায় রাখে, যা খাদ্যের মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রে আসা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সাহায্য করে। পাচক রস অত্যন্ত অম্লীয় হয়, এর পিএইচ ১-৩ এর মধ্যে হয়। এটি পাকস্থলীর প্রাচীর বা এর শ্লেষ্মা স্তরের সম্পূর্ণ ক্ষতি করতে পারে, যার ফলে পেপটিক আলসার হয়। পাকস্থলীর অভ্যন্তরে চামড়ার ভাঁজ থাকে যাকে গ্যাস্ট্রিক রুগা বলে। গ্যাস্ট্রিক রুগা থাকার ফলে পাকস্থলী অনেকটা প্রসারিত হতে পারে, বিশেষ করে অনেকটা বেশি খেয়ে নিলে। পাকস্থলী চারটি ভাগে বিভক্ত, যার প্রতিটিতে আলাদা আলাদা কোষ রয়েছে এবং তাদের কাজও বিভিন্ন। বিভাগগুলি হল: ১) কার্ডিয়াক অঞ্চল, যেখানে অন্ননালীর বাহিত খাদ্য পাকস্থলীতে এসে পড়ে, ২) পাকস্থলীর উপরের বক্রতার দ্বারা গঠিত ফান্ডাস অঞ্চল, ৩) পাকস্থলীর প্রধান কেন্দ্রীয় অঞ্চল এবং ৪) পাইলোরাস বা অলিন্দ, পাকস্থলীর নিচের অংশ যেখান থেকে খাদ্য ক্ষুদ্রান্ত্রে গিয়ে পড়ে। দুটি মসৃণ পেশী কপাটিকা, বা স্ফিঙ্কটার, পাকস্থলীর খাদ্যবস্তু পাচন না হওয়া পর্যন্ত পাকস্থলীতেই রাখে। সেগুলি হল: ১) কার্ডিয়াক বা অন্ননালীর স্ফিঙ্কটার যেটি উপরের নালী থেকে পাকস্থলীকে আলাদা করে এবং ২) পাইলোরিক স্ফিঙ্কটার, ক্ষুদ্রান্ত্র এবং পাকস্থলীকে বিভক্ত করে। পাকস্থলীতে বোলাস চিবানো খাবার) আসার পর পেরিস্টালসিস প্রক্রিয়া শুরু হয়; পাচক রসের সাথে মিশ্রিত ও মন্থিত বোলাস পাকমণ্ড কাইম) নামক আধা-তরল পদার্থে পরিণত হয়। পাকস্থলীর পেশী খাবারকে উৎসেচক এবং অম্লের সাথে মিশ্রিত করে ছোট হজমযোগ্য টুকরা তৈরি করে। পাকস্থলীর বহির্মুখে অবস্থিত আখরোটের আকৃতির পেশীযুক্ত টিউব পাইলোরিক স্ফিঙ্কটার, ক্ষুদ্রান্ত্রে যাওয়ার জন্য সঠিক সামঞ্জস্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত পাকমণ্ডকে পাকস্থলীতেই রাখে। খাদ্য পাকস্থলী থেকে বার হয় ছোট ছোট ভাগে, একসঙ্গে পুরোটা যায়না। জল, অ্যালকোহল, লবণ এবং সাধারণ শর্করা সরাসরি পাকস্থলীর প্রাচীরের মাধ্যমে শোষিত হতে পারে। যাইহোক, আমাদের খাবারের বেশিরভাগ পদার্থের একটু বেশি হজমের প্রয়োজন হয় এবং শোষিত হওয়ার আগে সেগুলি অন্ত্রে চলে আসে। যখন পাকস্থলী খালি থাকে তখন এটি এক কাপ তরলের এক পঞ্চমাংশের আকারের হয়। বেশি খাওয়ার পরে বিস্তৃত এবং সম্প্রসারিত হলে, এটি আট কাপ খাবার ধরে রাখতে পারে। অনেকগুলি বিভিন্ন পাচক গ্রন্থি রয়েছে এবং তারা বিভিন্ন রাসায়নিক ক্ষরণ করে। প্যারিটাল কোষগুলি হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড এবং অপরিহার্য রস নিঃসরণ করে; প্রধান কোষগুলি পেপসিনোজেন নিঃসরণ করে; গবলেট কোষ নিঃসরণ করে শ্লেষ্মা; আর্জেন্টাফিন কোষ নিঃসরণ করে সেরোটোনিন এবং হিস্টামিন; এবং জি কোষ নিঃসরণ করে গ্যাস্ট্রিন হরমোন। ধমনী পাকস্থলীতে যে ধমনীগুলি এসেছে সেগুলি হল হেপাটিক ধমনীর বাম গ্যাস্ট্রিক, ডান গ্যাস্ট্রিক এবং ডান গ্যাস্ট্রোপিপ্লোয়িক শাখা এবং এবং লিনিয়ালর বাম গ্যাস্ট্রোপিপ্লোইক এবং ছোট গ্যাস্ট্রিক শাখা। তারা পেশী আবরণে রক্ত সরবরাহ করে, সাবমিউকাস আবরণে বহুবিভাজিত হয় এবং অবশেষে মিউকাস ঝিল্লি জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। কৈশিকনালী সমূহ ধমনীগুলি পরিপাক নালীর গোড়ায় ভেঙ্গে গিয়ে সূক্ষ্ম কৈশিকনালীর একটি জালিকা গঠন করে, যেগুলি পরিপাক নালীর মধ্যে উপরের দিকে চলে এবং একটু বড় কৈশিক জালিকায় গিয়ে শেষ হয়। এগুলি নালীর মুখকে ঘিরে থাকে এবং নালীগুলির চারপাশে ষড়ভুজাকার জাল তৈরি করে। শিরা সমূহ এগুলি থেকে শিরাগুলি উত্থিত হয় এবং নিচের দিকে, নালীগুলির মধ্যে, সাবমিউকাস কলা পর্যন্ত একটি সোজা পথ অনুসরণ করে; এগুলি হয় লিনিয়াল ও উর্ধ্ব মেসেন্টেরিক শিরাগুলিতে গিয়ে শেষ হয় অথবা সরাসরি পোর্টাল শিরায় শেষ হয়। লসিকানালী অসংখ্য লসিকানালী আছে: তারা পৃষ্ঠস্থ নালী এবং গভীরে থাকা নালী দ্বারা গঠিত। সেগুলি পাকস্থলীর দুটি বক্রতা বরাবর থাকা লসিকা গ্রন্থিতে চলে যায়। স্নায়ুসমূহ স্নায়ু হল ডান এবং বাম মূত্রনালী এবং অন্যান্য অংশের প্রান্তীয় শাখা, এদের মধ্যে প্রথমটি পিছনের অংশে এবং পরেরটি পাকস্থলীর সামনের অংশে ছড়িয়ে আছে। অনুকম্পী সেলিয়াক জালিকা থেকে প্রচুর সংখ্যক শাখাও এখানে আসে। স্নায়ু জালিকাগুলি অন্ত্রের মতই সাবমিউকাস আবরণে এবং মাসকুলারিস আবরণের স্তরগুলির মধ্যে পাওয়া যায়। এই জালিকা থেকে সূক্ষ্ম তন্তুগুলি পেশী কলা এবং মিউকাস ঝিল্লিতে যায়। পাকস্থলীর ব্যাধি খুব সাধারণ। এর বিভিন্ন উপসর্গ সহ বিভিন্ন কারণ হতে পারে। পাকস্থলীর অভ্যন্তরীণ আস্তরণের শক্তির জন্য অম্ল এবং শ্লেষ্মার একটি সতর্ক ভারসাম্য প্রয়োজন। পেটে পর্যাপ্ত শ্লেষ্মা না থাকলে, আলসার, পেটে ব্যথা, বদহজম, অম্বল, বমি বমি ভাব এবং বমি সবই অতিরিক্ত অম্লের কারণে হতে পারে। ক্ষয়, আলসার এবং টিউমার থেকে রক্তপাত হতে পারে। পাকস্থলীতে রক্ত ​​পড়লে পাকস্থলী তা হজমের প্রক্রিয়া শুরু করে এবং রক্ত কালো হয়ে যায়। যখন এটি ঘটে, তখন ব্যক্তির কালো মল বা বমি হতে পারে। কিছু আলসার খুব ধীরে ধীরে রক্তপাত করে তাই ব্যক্তি রক্তের ক্ষয় হচ্ছে বুঝতে পারে না। সময়ের সাথে সাথে, তার শরীরের লোহা ফুরিয়ে যাবে, যার ফলে তার রক্তাল্পতা হবে। আলসার থেকে বাঁচার জন্য কোন পরিচিত খাদ্যাভ্যাসের কথা জানা নেই। একটি সুষম, স্বাস্থ্যকর খাদ্যব্যবস্থা সবসময় সুপারিশ করা হয়। ধূমপানও পাকস্থলীর সমস্যার কারণ হতে পারে। তামাক অম্লের উৎপাদন বাড়ায় এবং পাকস্থলীর আস্তরণের ক্ষতি করে। শুধুমাত্র মানসিক চাপের জন্যই আলসার হতে পারে এটা প্রমাণিত সত্য নয়। পরিপাক নালীর অন্যান্য অংশের মত, পাকস্থলীর দেয়ালগুলি বেশ কয়েকটি স্তর দিয়ে তৈরি। ভেতরে স্তর থেকে দেখলে প্রথম প্রধান স্তর হল মিউকোসা। এটি একটি এপিথেলিয়াম নিয়ে গঠিত, নিচে ল্যামিনা প্রোপ্রিয়া এবং একটি পাতলা মসৃণ পেশী যাকে মাসকুলারিস মিউকোসা বলা হয়। সাবমিউকোসা এর নিচে থাকে এবং তন্তুযুক্ত সংযোজক কলা নিয়ে গঠিত, যা পরবর্তী স্তর, মাসকুলারিস এক্সটার্না থেকে মিউকোসাকে আলাদা করে। পাকস্থলীর মাসকুলারিস পরিপাক নালীর অন্যান্য অঙ্গগুলির থেকে আলাদা। এটিতে দুটির পরিবর্তে তিনটি পেশীর স্তর রয়েছে। এই পেশী স্তরগুলির নিচে আছে অ্যাডভেন্টিটিয়া, যেগুলি ওমেন্টার সাথে অবিচ্ছিন্ন যোজক কলার স্তর। পাকস্থলীর এপিথেলিয়াম গভীর গহ্বর তৈরি করে, যাকে বলা হয় ফান্ডিক বা অক্সিনটিক গ্রন্থি। গহ্বরের নিচ বরাবর বিভিন্ন ধরণের কোষ বিভিন্ন স্থানে রয়েছে। এই গহ্বরগুলির গোড়ার কোষগুলি হল প্রধান কোষ, পেপসিনোজেন উৎপাদনের জন্য দায়ী। এটি পেপসিনের একটি নিষ্ক্রিয় অগ্রদূত, পেপসিন প্রোটিনকে ভেঙে ফেলে। পেপসিনোজেনের নিঃসরণ পাকস্থলীর কোষের স্ব-বিপাককে বাধা দেয়। গহ্বরের আরও ওপরে, প্যারিটাল কোষগুলি পাচক অম্ল এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ, ইনট্রানজিক ফ্যাক্টর তৈরি করে। পাচক অম্ল দুভাবে কাজ করে ১) এটি খাবারের বেশিরভাগ ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে, ক্ষুধাকে উদ্দীপিত করে এবং পেপসিনোজেনকে পেপসিনে সক্রিয় করে, এবং ২) পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে উৎসেচক ক্রিয়ার মাধ্যমে প্রোটিন হজমের আগে জটিল প্রোটিন অণুর গুণপরিবর্তণ করে। গহ্বরের শীর্ষের কাছে, পাকস্থলীতে আগত খাদ্যের সবচেয়ে কাছে শ্লেষ্মা-উৎপাদনকারী গবলেট কোষ রয়েছে যারা পাকস্থলীকে স্ব-বিপাক থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। মাসকুলারিস এক্সটার্না মসৃণ পেশীর তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত। ভিতরের স্তরটি তির্যকভাবে বিস্তৃত: এটি পাচনতন্ত্রের অন্যান্য অংশে দেখা যায় না: এই স্তরটি এমন গতি তৈরি করে যাতে খাদ্য মন্থন হয় এবং শারীরবৃত্তীয়ভাবে ভেঙে যায়। পরবর্তী স্তরগুলি হল বর্গাকার এবং তারপর অনুদৈর্ঘ্য, যা পরিপাক নালীর অন্যান্য অংশের মতই বিদ্যমান। পাইলোরিক এন্ট্রামের দেওয়ালের কোষগুলির ত্বক পুরু হয় এবং সেগুলি ফান্ডাসের চেয়ে বেশি জোরদার সংকোচন করে। পাইলোরাস একটি পুরু বৃত্তাকার পেশীবহুল প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত যা সাধারণত টোনিকলি সংকুচিত হয়ে একটি কার্যকরী (যদি শারীরবৃত্তীয়ভাবে পৃথক না হয়) পাইলোরিক স্ফিঙ্কটার গঠন করে, যা পাকমণ্ডের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করে। পাকস্থলীতে রাসায়নিক পদার্থের চলাচল এবং প্রবাহ উভয়ই স্নায়ুতন্ত্র এবং পাচনতন্ত্রের বিভিন্ন হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। গ্যাস্ট্রিন হরমোন পাকস্থলীর প্যারিটাল কোষ থেকে এইচসিএল, পেপসিনোজেন এবং ইনট্রানজিক ফ্যাক্টর নিঃসরণ বৃদ্ধি করে। এটি পাকস্থলীর গতিশীলতাও বৃদ্ধি করে। জি-কোষ থেকে পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিন নির্গত হয়। এটি সাধারণত ৪ এর কম (উচ্চ অ্যাসিড) পিএইচ দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং সেইসাথে সোমাটোস্ট্যাটিন হরমোন দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়। কোলেসিস্টোকিনিন (সিসিকে) পিত্তথলিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে, তবে এটি পাচক রস মুক্ত হওয়াও হ্রাস করে। একটি ভিন্ন এবং বিরল পদ্ধতিতে, ক্ষুদ্রান্ত্রে উৎপাদিত সিক্রেটিন, অগ্ন্যাশয়ের উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে, তবে পাকস্থলীতে অম্ল নিঃসরণও হ্রাস করে। গ্যাস্ট্রিক ইনহিবিটরি পেপটাইড (জিআইপি) বা পাচক রস নিরোধক পেপটাইড এবং এন্টারোগ্লুকাগন পাচক রসের গতিশীলতা এবং পেপসিনের নিঃসরণ উভয়ই হ্রাস করে। গ্যাস্ট্রিন ব্যতীত, এই হরমোনগুলি পাকস্থলীর ক্রিয়া বন্ধ করতে কাজ করে। যকৃৎ এবং পিত্তথলিতে যে খাদ্য পণ্যগুলি এখনও শোষিত হয়নি তার প্রতিক্রিয়া হিসাবে এটি হয়। যখন অন্ত্র ব্যস্ত থাকে না তখন পাকস্থলী শুধুমাত্র খাদ্যকে ক্ষুদ্রান্ত্রে ঠেলে দেয়। যখন অন্ত্র পূর্ণ থাকে এবং সম্পূর্ণ খাদ্য পাচিত না হওয়া অবস্থায় থাকে, তখন পাকস্থলী খাদ্যের জন্য একটি সংরক্ষণাগার হিসাবে কাজ করে। ক্ষুদ্রান্ত্র হল সেই জায়গা যেখানে বেশিরভাগ রাসায়নিক এবং যান্ত্রিক বিপাক হয়। ক্ষুদ্রান্ত্রের দেওয়ালে থাকা ভিলি নামক ক্ষুদ্র অভিক্ষেপগুলি পাচিত খাদ্য শোষণ করে কৈশিকনালীগুলিকে দেয়। বেশিরভাগ খাদ্য শোষণের কাজ জেজুনাম এবং ইলিয়ামে হয়। ক্ষুদ্রান্ত্রের কাজগুলি হল প্রোটিনের পরিপাক করে পেপটাইড এবং অ্যামিনো অ্যাসিড তৈরি। এটি প্রধানত পাকস্থলীতে ঘটে তবে কিছুটা ক্ষুদ্রান্ত্রেও ঘটে। পেপটাইডগুলি অ্যামিনো অ্যাসিডে পরিণত হয়; লিপিড (স্নেহ পদার্থ) স্নেহজ অ্যাসিডে এবং গ্লিসারলে পরিণত হয়; এবং শর্করাগুলি সরল চিনিতে পরিণত হয়। ক্ষুদ্রান্ত্রের তিনটি প্রধান বিভাগ হল গ্রহণী বা ডিওডেনাম, জেজুনাম, ইলিয়াম''। পাচনতন্ত্রের শারীরবৃত্তিতে ডিওডেনাম হল একটি ফাঁপা সন্ধিযুক্ত নল যা পাকস্থলীকে জেজুনামের সাথে সংযুক্ত করে। এটি ক্ষুদ্রান্ত্রের প্রথম এবং সব থেকে ছোট অংশ। এটি ডিওডেনাল বাল্ব দিয়ে শুরু হয় এবং ট্রিটজের লিগামেন্টে শেষ হয়। ডিওডেনাম প্রায় সম্পূর্ণভাবে পেরিটোনিয়ালের পেছনে অবস্থিত। ডিওডেনাম দিয়েই পিত্ত এবং অগ্ন্যাশয়ের রস অন্ত্রে প্রবেশ করে। ''জেজুনাম হল ক্ষুদ্রান্ত্রের একটি অংশ, ডিওডেনামের শেষ প্রান্ত এবং ইলিয়ামের নিকটস্থ অংশের মধ্যে এটি অবস্থিত। জেজুনাম এবং ইলিয়াম একটি বিস্তৃত মেসেন্টারি (ঝিল্লির একটি ভাঁজ যা পেটের প্রাচীরের সাথে অন্ত্রকে সংযুক্ত করে এবং এটিকে ঠিক জায়গায় রাখে।) দ্বারা নিলম্বিত অবস্থায় থাকে, এর ফলে পেটের মধ্যে অন্ত্র একটি গতিশীলতা পায়। জেজুনামের অভ্যন্তরীণ পৃষ্ঠ হল এর শ্লেষ্মা ঝিল্লি। সেটি ভিলি নামক অভিক্ষেপ দ্বারা আচ্ছাদিত। এটি অন্ত্রের মধ্যেকার পাচিত খাদ্য থেকে পুষ্টি শোষণ করার জন্য উপলব্ধ কলার পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল বাড়িয়ে দেয়। কম গবলেট কোষ থাকার কারণে এটি ইলিয়াম থেকে আলাদা এবং এতে সাধারণত পেয়ারে'স প্যাচের (সংগঠিত লিম্ফয়েড গুটিকা) অভাব থাকে। এর কাজ হল ভিটামিন বি১২ এবং পিত্ত লবণ শোষণ করা। প্রাচীরটি নিজেই ভাঁজ দিয়ে তৈরি, যার প্রত্যেকটির পৃষ্ঠতলে ভিলি নামে পরিচিত অনেকগুলি ছোট আঙুলের মতো অভিক্ষেপ রয়েছে। অপরদিকে, যে এপিথেলিয়াল কোষের আবরণে এই ভিলিগুলি থাকে, তাতে আরও বেশি সংখ্যক মাইক্রো ভিলি থাকে। যে কোষগুলি ইলিয়ামকে আবরণী দিয়েছে সেগুলিতে প্রোটিজ এবং কার্বোহাইড্রেট উৎসেচক থাকে যারা প্রোটিন এবং শর্করা বিপাকের চূড়ান্ত পর্যায়ে কাজ করে। এই উৎসেচকগুলি এপিথেলিয়াল কোষের সাইটোপ্লাজমে উপস্থিত থাকে। ভিলিতে প্রচুর পরিমাণে কৈশিকনালী থাকে, খাদ্য বিপাকের মাধ্যমে উৎপাদিত অ্যামিনো অ্যাসিড এবং গ্লুকোজকে তারা হেপাটিক পোর্টাল শিরা এবং যকৃতে নিয়ে যায়। প্রান্তীয় ইলিয়াম পিত্ত লবণ শোষণ করতে থাকে এবং স্নেহ পদার্থ-দ্রবণীয় ভিটামিন (ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে) শোষণের ক্ষেত্রেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। স্নেহ পদার্থ-দ্রবণীয় ভিটামিন শোষণের জন্য, পিত্ত অম্লের উপস্থিতি প্রয়োজনীয়। বৃহদন্ত্র (কোলন) ইলিয়ামের শেষ থেকে পায়ু পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি প্রায় ৫ ফুট লম্বা, যা অন্ত্রের নালীর পুরো ব্যাপ্তির এক-পঞ্চমাংশ। এটির ব্যাস সিকামের শুরুতে সবচেয়ে বড় এবং মলাশয় পর্যন্ত ধীরে ধীরে হ্রাস পেয়েছে, আবার পায়ুর ঠিক উপরে এর আকারে যথেষ্ট বিস্তৃতি দেখা যায়। এর ব্যাস ক্ষুদ্রান্ত্রের থেকে বড়, এটি অবস্থানে অনেকটা স্থির থাকে, থলির মত আকার আছে এবং এর বাহ্যিক আবরণে কিছু উপাঙ্গ রয়েছে, সেগুলি হল অ্যাপেন্ডিক্স এবং এপিপ্লোয়িকে। এছাড়াও, এর অনুদৈর্ঘ্য পেশী তন্তুগুলি অন্ত্রের চারপাশে ক্ষুদ্রান্ত্রের মত একটি অবিচ্ছিন্ন স্তর তৈরি করে না, তবে তিনটি অনুদৈর্ঘ্য ফিতার মত টিনিয়া দিয়ে আবৃত। আমাদের অন্ত্রে কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া, ঈস্ট এবং পরজীবী বাস করে, বেশিরভাগই এই কোলন অঞ্চলে। ৪০০ টিরও বেশি প্রজাতির জীব কোলনে বাস করে। এগুলোর অধিকাংশই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই সহায়ক, অল্পকিছু সংখ্যক আছে যারা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। সহায়ক জীবগুলি বি১২ বায়োটিন এবং ভিটামিন কে এর মত ভিটামিনকে সংশ্লেষিত করে। তারা বিষাক্ত পদার্থগুলিকে ভেঙে দেয় এবং ক্ষতিকারক জীবের বিস্তার বন্ধ করে। তারা অনাক্রম্য তন্ত্রকে উদ্দীপিত করে এবং কোলন কোষের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড (এসসিএফএ) তৈরি করে এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। অনেক উপকারী ব্যাকটেরিয়া আছে কিন্তু সবচেয়ে সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু হল ল্যাকটোব্যাসিলাস অ্যাসিডোফিলাস এবং বিফিডোব্যাকটেরিয়াম এর বিভিন্ন প্রজাতি। এগুলো অনেক উৎস থেকে "প্রোবায়োটিকস" হিসেবে পাওয়া যায়। অগ্ন্যাশয়, যকৃৎ এবং পিত্তথলি (গলব্লাডার) বিপাক ক্রিয়ার জন্য অপরিহার্য। অগ্ন্যাশয় যে উৎসেচক তৈরি হয় তা প্রোটিন, স্নেহ পদার্থ এবং শর্করা হজম করতে সাহায্য করে, যকৃৎ পিত্ত তৈরি করে যেটি শরীরকে চর্বি শোষণ করতে সাহায্য করে এবং প্রয়োজন না হওয়া পর্যন্ত পিত্তথলিতে পিত্ত জমা থাকে। এইসব উৎসেচক এবং পিত্ত বিশেষ নালীর মাধ্যমে ক্ষুদ্রান্ত্রে পৌঁছে যায় এবং সেখানে তারা খাদ্যকে ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে। অগ্ন্যাশয় পাকস্থলীর পেছনে এবং ডিওডেনামের গা ঘেঁষে অবস্থিত। মানবদেহে, অগ্ন্যাশয় হল একটি ৬-১০ ইঞ্চি প্রসারিত অঙ্গ যেটি উদরগহ্বরের পেছনে অবস্থিত। এটির প্রধান তিনটি অঞ্চল দেখতে পাওয়া যায়: মাথা, শরীর এবং লেজ। অগ্ন্যাশয়ের মাথার অংশ ডিওডেনামের দ্বিতীয় অংশে থাকে এবং লেজটি প্লীহার দিকে প্রসারিত। অগ্ন্যাশয়ের নালী সম্পূর্ণ অগ্ন্যাশয় জুড়ে প্রসারিত এবং ডিডেনামের দ্বিতীয় অংশ অ্যাম্পুলা অফ ভ্যাটারে নিসৃত উৎসেচক মুক্ত করে। সাধারণ পিত্ত নালী সাধারণত এই বিন্দুতে বা এর কাছাকাছি এসে অগ্ন্যাশয় নালীতে যোগ দেয়। অগ্ন্যাশয়ে রক্ত সরবরাহ করে প্যানক্রিয়াটিকোডিওডেনাল ধমনী, এগুলি হেপাটিক ধমনীর উর্ধ্ব মেসেন্টেরিক ধমনীর শাখা (উদরের মহাধমনীর সিলিয়াক ট্রাঙ্কের শাখা)। উর্ধ্ব মেসেন্টেরিক ধমনী নিম্ন প্যানক্রিয়াটিকোডিওডেনাল ধমনীতে রক্ত নিয়ে আসে যখন গ্যাস্ট্রোডিওডেনাল ধমনী (হেপাটিক ধমনীর একটি প্রান্তীয় শাখা) উর্ধ্ব প্যানক্রিয়াটিকোডিওডেনাল ধমনীতে রক্ত বহন করে। শিরাস্থ নিষ্কাশন অগ্ন্যাশয় ডিওডেনাল শিরাগুলির মাধ্যমে হয় যা পোর্টাল শিরায় গিয়ে শেষ হয়। প্লীহার শিরা অগ্ন্যাশয়ের পশ্চাদ্ভাগ দিয়ে চলে যায় কিন্তু বলা হয় যে এটি অগ্ন্যাশয় থেকে নিষ্কাশন করে না। পোর্টাল শিরাটি অগ্ন্যাশয়ের দেহের পেছনের উর্ধ্ব মেসেন্টেরিক শিরা এবং প্লীহার শিরার মিলনের মাধ্যমে গঠিত হয়। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে (৪০% পর্যন্ত) নিম্ন মেসেন্টেরিক শিরা অগ্ন্যাশয়ের পিছনের প্লীহার শিরার সাথেও মিলিত হয়, অন্যদের মধ্যে এটি পরিবর্তে উর্ধ্ব মেসেন্টেরিক শিরার সাথে যোগ দেয়। অগ্ন্যাশয়ের কাজ হল এমন উৎসেচক তৈরি করা যা হজমযোগ্য খাবারের সমস্ত বিভাগকে ভেঙে দেয় (বহিঃক্ষরা অগ্ন্যাশয়) এবং এমন হরমোন নিঃসরণ করা যা শর্করা বিপাককে প্রভাবিত করে (অন্তঃক্ষরা অগ্ন্যাশয়)। অগ্ন্যাশয় গঠিত হয়েছে অগ্ন্যাশয়ের বহিঃক্ষরা কোষ দ্বারা, যার নালীগুলিকে অ্যাসিনি (একবচনে অ্যাসিনাস) বলা হয়। কোষগুলি অগ্রবর্তী পাচক উৎসেচক (প্রধানত ট্রিপসিনোজেন, কাইমোট্রিপসিনোজেন, প্যানক্রিয়াটিক লাইপেজ এবং অ্যামাইলেজ) ধারণকারী নিঃসরণকারী গুটিতে ভরা থাকে, উৎসেচকগুলি অ্যাকিনাসের লুমেনে নিঃসৃত হয়। এই গুটিগুলিকে জাইমোজেন গুটি বলা হয় (জাইমোজেন বলতে নিষ্ক্রিয় অগ্রবর্তী উৎসেচকগুলিকে বোঝানো হয়)। স্বয়ংক্রিয় ক্ষয় বা পাচন এড়াতে অগ্ন্যাশয়ে নিষ্ক্রিয় উৎসেচক সংশ্লেষণ করা গুরুত্বপূর্ণ, নাহলে অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ হতে পারে। অগ্ন্যাশয় যকৃতের কাছাকাছি অবস্থিত, এবং এটি স্নেহ পদার্থ (লিপিড) এবং প্রোটিন হজম করার জন্য উৎসেচকের প্রধান উৎস অন্ত্রের দেওয়ালে যে উৎসেচক রয়েছে তা পলিস্যাকারাইড বিপাকে সাহায্য করে। অগ্ন্যাশয়ের নালী কোষ থেকে নিঃসৃত উৎসেচকে বাইকার্বোনেট আয়ন থাকে এবং সেটি ক্ষারীয়। পাকস্থলী মন্থন করে যে পাকমণ্ড সৃষ্টি করে সেটি অম্লধর্মী হওয়ায় তাকে প্রশমিত করার জন্য এটি প্রয়োজনীয়। অগ্ন্যাশয়ের বহিঃক্ষরা কার্যকলাপকে নিয়ন্ত্রণ করে গ্যাস্ট্রিন, কোলেসিস্টোকিনিন এবং সিক্রেটিন হরমোন। এগুলি পাকস্থলী এবং ডিওডেনামের কোষ থেকে নিঃসৃত হয়, এগুলি পেট ফাঁপা এবং/অথবা খাবারের প্রতিক্রিয়া হিসাবে নির্গত হয় এবং এটি অগ্ন্যাশয়ের রস নিঃসরণ ঘটায়। অগ্ন্যাশয়ের দুটি প্রধান প্রোটিজ (যা প্রোটিনকে ছোট পলিপেপটাইড বা একক অ্যামিনো অ্যাসিডে বিভক্ত করার জন্য অনুঘটকের কাজ করে) হল ট্রিপসিনোজেন এবং কাইমোট্রিপসিনোজেন। এই জাইমোজেনগুলি ট্রিপসিন এবং কাইমোট্রিপসিনের নিষ্ক্রিয় রূপ। একবার অন্ত্রে নির্গত হলে, অন্ত্রের শ্লেষ্মায় উপস্থিত উৎসেচক এন্টারোকিনেজ এই ট্রিপসিনোজেনকে বিচ্ছিন্ন করে ট্রিপসিন গঠনের জন্য সক্রিয় করে। মুক্ত ট্রিপসিন তারপর বাকি ট্রিপসিনোজেন এবং কাইমোট্রিপসিনোজেনকে বিদীর্ণ করে তাদের সক্রিয় আকারে নিয়ে আসে। অগ্ন্যাশয় ক্ষরণগুলি ইন্ট্রালোবুলার নালীতে জমা হয়, সেখান থেকে যায় প্রধান অগ্ন্যাশয় নালীতে, যা সরাসরি ডিওডেনামের মধ্যে নিষ্কাশিত হয়। অগ্ন্যাশয় এত উৎসেচকের আধার হওয়ার কারণে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, অগ্ন্যাশয়ে আঘাত লাগা খুবই বিপজ্জনক একটি পরিস্থিতি। অগ্ন্যাশয়ে কোন ছিদ্র হলে সতর্ক চিকিৎসার হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়। অ্যাসিনির মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অগ্ন্যাশয়ের অন্তঃক্ষরা কোষ, এগুলিকে একসঙ্গে ল্যাঙ্গারহ্যান্সের দ্বীপ (আইলেটস অফ ল্যাঙ্গারহ্যান্স) বলা হয়। তারা হল: ইনসুলিন উৎপাদনকারী বিটা কোষ (আইলেট কোষের ৫০-৮০%) সোমাটোস্ট্যাটিন উৎপাদনকারী ডেল্টা কোষ (৩-১০%) অগ্ন্যাশয় পলিপেপটাইডযুক্ত পিপি কোষ (বাকি শতাংশ) দ্বীপগুলি হল অন্তঃক্ষরা কোষের একটি ঘন সন্নিবদ্ধ সমারোহ যেগুলি গুচ্ছ এবং তন্ত্রীতে সাজানো থাকে এবং তার মধ্যে দিয়ে আড়াআড়িভাবে চলে গেছে কৈশিকনালীর ঘন জাল। দ্বীপের কৈশিকনালীগুলির গায়ে রয়েছে অন্তঃক্ষরা কোষের স্তর, যেগুলি রক্তনালীর সাথে সরাসরি সংযুক্ত এবং বেশিরভাগ অন্তঃক্ষরা কোষগুলি সাইটোপ্লাজমিক প্রক্রিয়া বা সরাসরি সংযোজন দ্বারা রক্তনালীগুলির সাথে যুক্ত থাকে। মানুষ সহ মেরুদণ্ডী প্রাণীর একটি অঙ্গ হল যকৃৎ। এটি বিপাকের ক্ষেত্রে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে এবং গ্লাইকোজেন সংরক্ষণ, প্লাজমা প্রোটিন সংশ্লেষণ এবং ওষুধের বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্ত করা সহ শরীরে অনেকগুলি কাজ করে। এটি পিত্ত উৎপাদন করে, যা বিপাকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি প্রচুর পরিমানে বিভিন্ন ধরণের জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পাদন করে এবং নিয়ন্ত্রণ করে, যার জন্য এখানে বিশেষ কলার প্রয়োজন। দুটি প্রধান রক্তনালী যকৃতের ডান খণ্ডে রক্ত সরবরাহ করে: সেগুলি হল হেপাটিক ধমনী এবং পোর্টাল শিরা। হেপাটিক ধমনী সাধারণত সিলিয়াক ধমনী থেকে আসে। পোর্টাল শিরা প্লীহা, অগ্ন্যাশয় এবং ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে শিরাস্থ রক্ত ​​নিয়ে আসে, যাতে যকৃৎ পাচিত খাদ্যের পুষ্টি এবং উপজাতগুলি নিয়ে প্রক্রিয়া করতে পারে। হেপাটিক শিরাগুলি নিম্ন মহাশিরায় সরাসরি নিষ্কাশন করে। যকৃতে উৎপন্ন পিত্ত সংগ্রহ করা হয় পিত্ত ক্যানালিকুলিতে, যা পিত্ত নালী দিয়ে এসে একত্রিত হয়। এগুলি অবশেষে ডান এবং বাম হেপাটিক নালীগুলিতে নিষ্কাশিত হয়, সেগুলি একত্রিত হয়ে সাধারণ হেপাটিক নালী গঠন করে। সিস্টিক নালী (পিত্তথলি থেকে) সাধারণ হেপাটিক নালীর সাথে মিলিত হয়ে সাধারণ পিত্তনালী তৈরি করে। হয় পিত্ত সাধারণ পিত্ত নালীর মাধ্যমে সরাসরি ডিওডেনামে প্রবেশ করে অথবা সিস্টিক নালীর মাধ্যমে সাময়িকভাবে পিত্তথলিতে জমা হতে পারে। সাধারণ পিত্ত নালী এবং অগ্ন্যাশয় নালী অ্যাম্পুলা অফ ভেটারে গিয়ে একসাথে ডিওডেনামে প্রবেশ করে। পিত্ত নালীর শাখাগুলি একটি গাছের অনুরূপ, এবং প্রকৃতপক্ষে এই বিন্যাসে সাধারণত "পিত্তনালী গাছ" শব্দটি ব্যবহৃত হয়। মানব দেহের মধ্যে যকৃৎ এমন কয়েকটি অভ্যন্তরীণ অঙ্গের মধ্যে একটি, যারা নষ্ট হয়ে যাওয়া কলাগুলির প্রাকৃতিক পুনর্নির্মানে সক্ষম: যকৃতের মাত্র ২৫% অবশিষ্ট থাকলেও তার থেকে আবার সম্পূর্ণ যকৃতের পুনর্নির্মান হতে পারে। এটি প্রধানত হেপাটোসাইটের কারণে হয় যেগুলি সমক্ষমতা সম্পন্ন মাতৃ কোষ হিসাবে কাজ করে। জৈব ক্ষমতাযুক্ত কিছু মাতৃ কোষের প্রমাণও রয়েছে, যাদের ডিম্বাকৃতি কোষ বলা হয়, যেগুলি হেপাটোসাইট বা কোল্যাঞ্জিওসাইটে (যে কোষগুলি পিত্ত নালীর গায়ে থাকে) ভেঙে যেতে পারে। যকৃতীর বিভিন্ন কাজ যকৃৎ কোষ বা হেপাটোসাইট দ্বারা সঞ্চালিত হয়। *স্নেহ পদার্থ দ্রবীভূত করার জন্য যকৃৎ প্রয়োজনীয় পিত্ত উৎপাদন করে এবং নির্গত করে। কিছু পিত্ত সরাসরি ডিওডেনামে চলে যায় এবং কিছু পিত্তথলিতে জমা হয়। *যকৃৎ কার্বোহাইড্রেট বিপাকে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করে: *গ্লুকোনিওজেনেসিস (কিছু অ্যামিনো অ্যাসিড, ল্যাকটেট বা গ্লিসারল থেকে গ্লুকোজের গঠন) *গ্লাইকোজেনোলাইসিস (গ্লাইকোজেন থেকে গ্লুকোজের গঠন) *গ্লাইকোজেনেসিস (গ্লুকোজ থেকে গ্লাইকোজেন গঠন) *ইনসুলিন এবং অন্যান্য হরমোনের ভাঙ্গন *প্রোটিন বিপাকের প্রধান অবলম্বন হল যকৃৎ। *যকৃৎ তঞ্চনের জন্য ফ্যাক্টর ১ (ফাইব্রিনোজেন ২ (প্রোথ্রম্বিন ৫, ৭, ৯, ১০ এবং ১১, সেইসাথে প্রোটিন সি, প্রোটিন এস এবং অ্যান্টিথ্রম্বিন তৈরি করে। *যকৃৎ হিমোগ্লোবিন ভেঙ্গে বিপাকীয় পদার্থ সৃষ্টি করে যা রঞ্জক হিসেবে পিত্তে যোগ হয় *যকৃৎ বিষাক্ত পদার্থ এবং বেশিরভাগ ঔষধি দ্রব্য ভেঙ্গে ফেলে ওষুধ বিপাক নামক প্রক্রিয়ায়। এটি কখনও কখনও বিষক্রিয়ায় পরিণত হয়, যখন বিপাকীয় পদার্থটি তার পূর্বসূরীর চেয়ে বেশি বিষাক্ত হয়। *যকৃৎ অ্যামোনিয়াকে ইউরিয়াতে রূপান্তরিত করে। *যকৃৎ গ্লাইকোজেন, ভিটামিন বি১২, লৌহ এবং তামা আকারে গ্লুকোজ সহ প্রচুর পরিমাণে পদার্থ সঞ্চয় করে। *প্রথম ত্রৈমাসিকের ভ্রূণে, যকৃৎ হল লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনের প্রধান স্থান। গর্ভাবস্থার ৩২তম সপ্তাহের মধ্যে, অস্থি মজ্জা প্রায় সম্পূর্ণরূপে সেই কাজটি গ্রহণ করে। *যকৃৎ অনাক্রম্য প্রভাবের জন্য দায়ী; যকৃতের রেটিকুলোএন্ডোথেলিয়াল তন্ত্রে অনেকগুলি অনাক্রম্যভাবে সক্রিয় কোষ রয়েছে। পোর্টাল সিস্টেমের মাধ্যমে এটিতে বাহিত অ্যান্টিজেনের জন্য সেগুলি একটি 'ছাঁকনি' হিসাবে কাজ করে। পিত্তথলি হল একটি নাশপাতি আকৃতির অঙ্গ যা প্রায় ৫০ মিলি পিত্ত সঞ্চয় করে রাখে যতক্ষণ না পর্যন্ত বিপাকের কাজে এটি প্রয়োজন। মানবদেহে পিত্তথলি প্রায় ৭-১০ সেমি লম্বা হয় এবং এর বিষয়বস্তুর (পিত্ত) কারণে দেখতে গাঢ় সবুজ হয়, কোন কলার কারণে নয়। এটি পিত্তনালী দ্বারা লিভার এবং ডিওডেনামের সাথে সংযুক্ত থাকে। পিত্তথলি প্রধান পিত্তনালীর সাথে সংযুক্ত থাকে গলব্লাডার নালীর (সিস্টিক নালী) মাধ্যমে। প্রধান পিত্তনালী যকৃৎ থেকে ডিওডেনাম পর্যন্ত চলে যায় এবং সিস্টিক নালী কার্যকরভাবে একটি "কানাগলি কুল ডি স্যাক) হিসেবে কাজ করে, অর্থাৎ এটি দিয়ে পিত্তথলিতে প্রবেশ ও প্রস্থান দুটি কাজই হয়। মধ্য ক্ল্যাভিকুলার রেখা (এমসিএল) এবং নবম পাঁজরের মাথায় থাকা ট্রান্স পাইলোরিক তলের ছেদ দিয়ে পিত্তথলির পৃষ্ঠতলের চিহ্নিতকরণ হয়। সিস্টিক নালীর সমান্তরালভাবে চলা সিস্টিক ধমনী এবং শিরা এখানে রক্ত ​​​​সরবরাহ করে। সিস্টিক ধমনী অত্যন্ত পরিবর্তনশীল, এবং এটি চিকিৎসাগতভাবে প্রাসঙ্গিক কারণ পিত্তথলি অপসারণ করার সময় একে আটকে রেখে কাটা আবশ্যক। পিত্তথলিতে একটি এপিথেলিয়াল আস্তরণ রয়েছে যা অ্যাসচফের রিসেসেস নামে পরিচিত, যেটি আস্তরণের ভিতরে একটি থলির মত থাকে। এপিথেলিয়ামের নীচে সংযোগকারী কলার একটি স্তর রয়েছে, তার পরে একটি পেশী প্রাচীর রয়েছে যা কোলেসিস্টোকিনিনের প্রতিক্রিয়ায় সংকুচিত হয়, এটি একটি পেপটাইড হরমোন যা ডিওডেনামে সংশ্লেষিত হয়। পিত্তথলি পিত্ত সঞ্চয় করে, যেটি নিঃসৃত হয় যখন চর্বিযুক্ত খাবার পরিপাকতন্ত্রে প্রবেশ করে, এই সময় কোলেসিস্টোকিনিন (সিসিকে) নিঃসরণ উদ্দীপিত হয়। পিত্ত স্নেহ পদার্থ নির্গত করে এবং আংশিকভাবে হজম হওয়া খাবারে অম্লকে প্রশমিত করে। পিত্তথলিতে জমা হওয়ার পরে, পিত্ত যকৃৎ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় যেমন ছিল তার থেকে বেশি ঘনীভূত হয়, এর শক্তি বৃদ্ধি হয় এবং স্নেহ পদার্থের উপর এর প্রভাবকে তীব্র করে। মলদ্বারের ভূমিকা হল যখন মলাশয় পূর্ণ হয়, তখন পায়ুর অন্তঃস্থ চাপ বৃদ্ধি পেয়ে পায়ু পথের দেওয়ালকে চাপ দেয় এবং মল পদার্থ পায়ুপথে প্রবেশ করে। মলাশয় ছোট হয়ে যায় কারণ মল পদার্থ পায়ুপথে প্রবেশ করে এবং পেরিস্টালটিক তরঙ্গ পায়ু থেকে মল বের করে দেয়। পায়ুপথের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক স্ফিঙ্কটারগুলি পায়ুকে ওপর দিকে টেনে পেশীর পাশ দিয়ে যাওয়া মল পদার্থকে বার করে দেয়। অন্ননালীকে প্রভাবিত করতে পারে এমন দুটি ভিন্ন ধরনের অবস্থা রয়েছে। প্রথম প্রকারকে বলা হয় জন্মগত: মানে একজন মানুষ এটি নিয়েই জন্মগ্রহণ করে। দ্বিতীয় প্রকারটিকে জন্মগত নয়: যার অর্থ জন্মের পরে মানুষের শরীরে এটির বিকাশ হয়। এর কয়েকটি উদাহরণ হল: ট্র্যাকিওসোফেগিয়াল ফিসচুলা এবং ইসোফেগিয়াল অ্যাট্রেসিয়া এই দুটি অবস্থাই জন্মগত। ট্র্যাকিওসোফেগিয়াল ফিসচুলা''তে অন্ননালী এবং বায়ু নলের (শ্বাসনালী) মধ্যে একটি সংযোগ রয়েছে যেটি থাকা উচিত নয়। ইসোফেগিয়াল অ্যাট্রেসিয়া''তে নবজাতকের অন্ননালী পাকস্থলীর সাথে সংযুক্ত থাকে না, পাকস্থলীর ঠিক আগে এসে বন্ধ হয়ে যায়। উভয় অবস্থারই সংশোধনমূলক অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয় এবং সাধারণত শিশুর জন্মের পরপরই এটি সনাক্ত করা যায়। কিছু ক্ষেত্রে, শিশুর জন্মের আগেও এটি সনাক্ত করা যেতে পারে। ইসোফ্যাগাইটিস হল খাদ্যনালীর প্রদাহ এবং এটি জন্মগত অসুস্থতা নয়। ইসোফ্যাগাইটিস নির্দিষ্ট কিছু ওষুধের কারণে বা সংক্রমণের কারণে হতে পারে। এটি গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ (জার্ড) এর কারণেও হতে পারে। এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে অন্ননালীর স্ফিঙ্কটার পাকস্থলীর অম্লীয় পদার্থকে অন্ননালীতে ফিরে যেতে আটকায় না। গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স রোগের চিকিৎসা ওষুধ দিয়ে করা যেতে পারে, তবে ব্যক্তি যা খায় তার পরিবর্তন করেও এটি সংশোধন করা যেতে পারে। পাকস্থলী এবং অন্ত্রকে প্রভাবিত করে এমন অবস্থা প্রত্যেকেরই তাদের জীবদ্দশায় কোষ্ঠকাঠিন্য কিম্বা উদরাময় হয়েছে। কোষ্ঠকাঠিন্যের ক্ষেত্রে, বৃহদন্ত্রে জমা পদার্থ যথেষ্ট দ্রুত গতিতে চলে না এবং বর্জ্য পদার্থ বৃহদন্ত্রে এতক্ষণ থাকে যে প্রায় সমস্ত জল বর্জ্য থেকে বের হয়ে যায় এবং সেটি শক্ত হয়ে যায়। উদরাময়ের ক্ষেত্রে ঠিক এর বিপরীত প্রতিক্রিয়া হয়: বর্জ্য খুব দ্রুত চলে যায় এবং বর্জ্যটি ঠেলে দেওয়ার আগে বৃহদন্ত্র জল শোষণ করার সময় পায় না। সাধারণ আন্ত্রিক অণুজীবসমগ্র অনেক গুরুতর সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে। এখানে পাকস্থলী এবং অন্ত্রের সাধারণ ব্যাধিগুলির আরও কিছু উদাহরণ রয়েছে: অ্যাপেন্ডিসাইটিস হল অ্যাপেন্ডিক্সের প্রদাহ, এটি সেকাম থেকে প্রসারিত একটি অঙ্গ যা আসলে আঙুলের মত দেখতে একটি থলি। এর সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ হল পেটে ব্যথা, ক্ষুধা হ্রাস, জ্বর এবং বমি। শিশু এবং কিশোর-কিশোরীরা অ্যাপেন্ডিসাইটিসের সবচেয়ে সাধারণ শিকার, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এর সংশোধন করা আবশ্যক। যদিও হালকা ক্ষেত্রে চিকিৎসা ছাড়াই সমাধান হতে পারে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ল্যাপারোটমি বা ল্যাপারোস্কোপির মাধ্যমে স্ফীত অ্যাপেনডিক্স অপসারণের প্রয়োজন হয়। চিকিৎসা না করা হলে মৃত্যুর হার বেশি, প্রধানত পেরিটোনাইটিস এবং শকের কারণে। সিলিয়াক রোগ হল পাচনতন্ত্রের একটি একটি ব্যাধি। এতে একজন ব্যক্তির গ্লুটেন নামক একটি প্রোটিনের প্রতি শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া দ্বারা পাচনতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই প্রোটিন রাই, গম এবং বার্লিতে ছাড়াও প্রাতঃরাশের খাদ্যশস্য ও পিজা ক্রাস্টের মতো খাবারেও পাওয়া যায়। যাদের এই ব্যাধি আছে তারা গ্লুটেনযুক্ত খাবার খেলে পেটে ব্যথা, উদরাময়, পেট ফাঁপা, ক্লান্তি এবং বিষণ্ণতা অনুভব করে। তাদের খাবার হজম করতেও অসুবিধা হয়। সিলিয়াক রোগ এক পরিবারে বেশি দেখা যায় এবং ভাইরাল সংক্রমণ বা অস্ত্রোপচারের মত কিছু ধরণের ধকলের পরে সক্রিয় হয়ে ওঠে। গ্লুটেন মুক্ত খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করলে সমস্যাগুলি নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। ডাক্তাররা সম্পূর্ণ মেডিকেল ইতিহাস নিয়ে বা রক্ত ​​পরীক্ষা করে এই অবস্থা নির্ণয় করতে পারেন। ডাইভার্টিকুলাইটিস অন্ত্রের একটি সাধারণ রোগ, বিশেষ করে এটি বৃহদন্ত্রের একটি অসুখ। ডাইভার্টিকুলাইটিস শুরু হয় ডাইভার্টিকুলোসিস থেকে, এই রোগে কোলনের বাইরের দিকে থলির (ডাইভার্টিকুলা) মত অংশ তৈরি হয়। এই ডাইভার্টিকুলাগুলির কোন একটিতে প্রদাহ শুরু হলে তা ডাইভার্টিকুলাইটিসে পরিণত হয়। জটিল ডাইভার্টিকুলাইটিসে, যদি একটি স্ফীত ডাইভার্টিকুলা ফেটে যায় তাহলে ব্যাকটেরিয়া পরবর্তীকালে কোলনের বাইরেও সংক্রমিত হতে পারে। যদি সংক্রমণটি পেটের গহ্বরের (পেরিটোনিয়াম) আস্তরণে ছড়িয়ে পড়ে তবে এটি একটি মারাত্মক ক্ষমতাসম্পন্ন পেরিটোনাইটিস হতে পারে। কখনও কখনও স্ফীত ডাইভার্টিকুলা অন্ত্রের সংকীর্ণতা সৃষ্টি করতে পারে, যাতে বাধা সৃষ্টি হয়। এছাড়াও, কোলনের প্রভাবিত অংশটি মূত্রাশয় বা শ্রোণী গহ্বরের অন্যান্য অঙ্গকে আঁকড়ে থাকতে পারে, যার ফলে ফিসচুলা হতে পারে অথবা কোলন এবং সংলগ্ন অঙ্গের মধ্যে অস্বাভাবিক যোগাযোগ হতে পারে। পাকস্থলী দ্বারা উৎপাদিত শক্তিশালী অম্লের কারণে সাধারণত পাকস্থলী এবং ডিওডেনামে জ্বালা হয়না। কিন্তু কখনও কখনও হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি নামে একটি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমনে অথবা কোন নির্দিষ্ট ওষুধের দীর্ঘস্থায়ী ব্যবহারে পাকস্থলী এবং ডিওডেনামকে আবৃতকারী শ্লেষ্মা স্তর দুর্বল হয়ে যায়, ফলে অম্ল নিচের সংবেদনশীল আস্তরণের মধ্য দিয়ে চলে যেতে পারে। এটি পাকস্থলীর আস্তরণে জ্বালা এবং প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে, যাকে গ্যাস্ট্রাইটিস বলা হয়। এছাড়া পেপটিক আলসার হতে পারে, যা পাকস্থলী ও ডিওডেনামের আস্তরণে গর্ত বা ঘা তৈরি করে এবং ব্যথা ও রক্তপাত ঘটায়। এই অবস্থার চিকিৎসার সর্বোত্তম উপায় ওষুধের ব্যবহার। পরিপাক নালীর সংক্রমণ হতে পারে ক্যাম্পাইলোব্যাক্টর, সালমোনেলা, ই. কোলাই বা শিগেলার মত ব্যাকটেরিয়ার কারণে। এগুলি ভাইরাস দ্বারা বা অ্যামেবিয়াসিস এবং জিয়ার্ডিয়াসিসের মতো অন্ত্রের পরজীবী দ্বারাও হতে পারে। পরিপাক নালীর সংক্রমণের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলি হল পেটে ব্যথা ও খিল ধরা, উদরাময় এবং বমি। এই অবস্থাগুলি সাধারণত নিজেই ঠিক হয়ে যায় এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। প্রদাহজনিত পেটের রোগ হল অন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ, যা সাধারণত বয়স্ক শিশু, কিশোর এবং প্রাপ্তবয়স্কদের প্রভাবিত করে। এর দুটি প্রধান প্রকার আছে আলসারেটিভ কোলাইটিস ও ক্রোহন'স রোগ এবং অনির্দিষ্ট কোলাইটিস। শেষেরটি ১০-১৫% রোগীর মধ্যে ঘটে। আলসারেটিভ কোলাইটিস সাধারণত শুধুমাত্র মলাশয় এবং বৃহদন্ত্রকে প্রভাবিত করে, কিন্তু ক্রোহন'স রোগ শরীরের অন্যান্য অংশের সাথে মুখ থেকে পায়ু পর্যন্ত পুরো পরিপাক নালীকে প্রভাবিত করতে পারে। এই রোগে আক্রান্ত রোগীরা সন্ধিস্থলে ব্যথা এবং লাল চোখ সহ উদরের বাইরের উপসর্গগুলিও ভোগ করে, যা এই রোগের বিস্তারের সংকেত হতে পারে। এই রোগে ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা হয় এবং প্রয়োজনে, অন্তঃশিরা ওষুধ দেওয়া হয়, বা আরও গুরুতর ক্ষেত্রে, অন্ত্রের ক্ষতিগ্রস্থ স্থানগুলি অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচার করা হয়। পলিপ হল একটি শ্লেষ্মা ঝিল্লি থেকে প্রক্ষিপ্ত কলার অস্বাভাবিক বৃদ্ধি (টিউমার)। যদি এটি একটি সংকীর্ণ প্রসারিত বৃন্ত দ্বারা পৃষ্ঠতলের সাথে সংযুক্ত থাকে তবে এটিকে বৃন্তযুক্ত বলা হয়। যদি কোনো বৃন্ত না থাকে তাহলে বলা হয় বৃন্তহীন। পলিপ সাধারণত কোলন, পাকস্থলী, নাক, মূত্রথলি এবং জরায়ুতে হতে দেখা যায়। এগুলি শরীরের অন্য কোন অংশে যেখানে শ্লেষ্মা ঝিল্লি থাকে, যেমন জরায়ুমুখ এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের মত অঞ্চলেও ঘটতে পারে থাকে। অগ্ন্যাশয়, যকৃৎ এবং পিত্তথলির ব্যাধি অগ্ন্যাশয়, যকৃৎ এবং পিত্তথলির ব্যাধিগুলি হজমে সাহায্যকারী উৎসেচক এবং অম্ল তৈরি করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। এই ব্যাধির উদাহরণ : সিস্টিক ফাইব্রোসিস হল একটি দীর্ঘস্থায়ী, উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত অসুস্থতা যেখানে অস্বাভাবিকভাবে পুরু শ্লেষ্মা তৈরির ফলে অগ্ন্যাশয়ের নালী বা পথগুলি আটকে যায় এবং পাচক তরলগুলিকে অন্ত্রে প্রবেশ করতে বাধা দেয়, যার ফলে এই ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রোটিন এবং স্নেহ পদার্থ হজম করা কঠিন হয়ে পড়ে, ফলে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিগুলির বিপাক না হয়েই শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এই ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা তাদের হজমের সমস্যাগুলির সমাধান করতে সহায়তা করার জন্য পরিপূরক এবং পাচক উৎসেচক গ্রহণ করে। হেপাটাইটিস একটি ভাইরাল অবস্থা যার কারণে একজন ব্যক্তির যকৃতে প্রদাহের সৃষ্টি হয় যার ফলে এটি কাজ করার ক্ষমতা হারাতে পারে। ভাইরাল হেপাটাইটিস, যেমন হেপাটাইটিস এ, বি এবং সি, অত্যন্ত সংক্রামক। হেপাটাইটিস এ, যা হেপাটাইটিসের একটি হালকা রূপ, বাড়িতে তার চিকিৎসা করা যেতে পারে, তবে আরও গুরুতর ক্ষেত্রে যেখানে যকৃতের ক্ষতি হয়, সেখানে হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হতে পারে। পিত্তথলির কারণে পেটে ব্যথা হলে তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ হয়। তীব্র কোলেসিস্টাইটিসের ৯০% ক্ষেত্রে পিত্তথলিতে পাথরের উপস্থিতির কারণে ঘটে। প্রকৃতপক্ষে একটি বাধাযুক্ত পিত্তথলিতে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে প্রদাহ হয় এবং এই বাধাটি হয় পিত্তথলিতে পাথর সৃষ্টি হয়ে। পিত্তথলির অসুস্থতা বাচ্চাদের এবং কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে খুব বিরল তবে এটি ঘটতে পারে যখন বাচ্চা বা কিশোরের সিকেল সেল অ্যানিমিয়া থাকে বা বাচ্চাদের দীর্ঘমেয়াদী ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা হয়। কোলেস্টেসিস হল পরিপাক নালীতে পিত্ত সরবরাহে বাধা। এটি "ইন্ট্রাহেপাটিক যকৃতের মধ্যেই বাধা) বা "এক্সট্রাহেপাটিক যকৃতের বাইরে বাধা) হতে পারে। এর কারণে জন্ডিস হতে পারে, এবং উচ্চ মাত্রার বিলিরুবিন স্তরের উপস্থিতি, যা প্রধানত সংযোজিত, তার দ্বারা এটি চিহ্নিত করা যায়। যখন একটি পিত্তপাথর সাধারণ পিত্ত নালী বা পিত্তথলি থেকে পিত্ত যাওয়ার নালীকে বন্ধ করে দেয়, এটি তখন হয়। এই অবস্থার কারণে ওপরের পেটের ডান দিকে এবং কখনও কখনও ওপরের পিঠ পর্যন্ত তীব্র ব্যথা হয়। অনেক ডাক্তার এটিকে প্রসব বেদনা এবং হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার মধ্যে বিদ্যমান সবচেয়ে গুরুতর ব্যথা হিসাবে বর্ণনা করেছেন। অন্যান্য উপসর্গগুলি হল গা-গোলানোভাব, বমি, উদরাময়, ক্রমাগত বমির কারণে রক্তপাত এবং বমি বমি ভাব ও উদরাময়ের কারণে জলশূন্যতা (ডিহাইড্রেশন)। আরেকটি গুরুতর জটিলতা হল পিত্ত নালীর সম্পূর্ণ অবরোধ যা জন্ডিসের দিকে পরিচালিত করে। এটি যদি স্বাভাবিকভাবে বা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সংশোধন না করা হয় তবে এটি মারাত্মক হতে পারে, কারণ এটি যকৃতের ক্ষতি করে। একমাত্র দীর্ঘমেয়াদী সমাধান হল পিত্তথলি অপসারণ। পরিপাক নালীর স্বাভাবিক কাজে প্রতিবন্ধকতা আমাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে উৎপাদিত পাচক উৎসেচকের পরিমাণ কমে যায়। এর ফলে হজম করার ক্ষমতা কমে যায় এবং ধীর হয়ে যায়, পুষ্টির শোষণ ধীরে হয় এবং অন্ত্রের নালীতে মল পদার্থ জমে থাকে। অপাচ্য খাদ্য উপাদান এবং বিপাকীয় বর্জ্যও ধীরে গতিতে নির্গত হওয়ার কারণে এখানে জমে যায়, যার ফলে দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা শুরু হয়। হজমশক্তি ধীর হয়ে গেলে, সেটি অন্ত্রকে একটি বিষাক্ত পরিবেশে পরিণত করে। সহায়ক জীবাণু বিষাক্ত পরিবেশে বাস করতে পারে না। যখন উপকারী অণুজীব মারা যায় তখন তাদের প্রতিস্থাপন করে ক্ষতিকারক অণুজীব, যেমন ইস্ট এবং পরজীবী। এদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হল ক্যানডিডা অ্যালবিকান''। এর ফলে অন্ত্রের প্রাচীর গাত্রে পরিবর্তন ঘটে যায় যা লিকি গাট সিন্ড্রোম তৈরি করে। এর ফলে রক্ত ​​​​প্রবাহে অনেক বিষাক্ত রাসায়নিক প্রবেশ করে। ফলস্বরূপ, শরীরের সম্পূর্ণ বিষাক্ত বোঝা বেড়ে যায়, যার ফলে যকৃৎ, বৃক্ক এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলির উপর একটি চাপ পড়ে। যখন এটি ঘটে তখন যে অঙ্গগুলি সাধারণত বর্জ্য অপসারণ এবং পরিপাক নালীতে পুষ্টি সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয় সেখানে ক্রমশ বর্জ্য জমে উঠতে থাকে। এই সমস্যা আরও বেড়ে যায় সঠিক প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কিনে খেয়ে, অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহারে এবং তন্তু যুক্ত খাদ্য খুব কম খেয়ে বা 'জাঙ্ক ফুড চিনি এবং/অথবা স্নেহ পদার্থ থেকে উচ্চ ক্যালোরি, কিন্তু অল্প তন্তু, প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ যুক্ত বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির অভাব সহ খাদ্য) আছে এমন খাদ্য গ্রহণ করে। বেশীরভাগ মানুষ তাদের পরিপাক নালী সম্পর্কে চিন্তা করে না। আমরা আমাদের শরীরের বাইরের চেহারা কেমন তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকি, কিন্তু আমরা সম্পূর্ণরূপে শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থাকে উপেক্ষা করি। আমাদের শরীর খুবই সহনীয় হওয়ার কারণে পরিপাকতন্ত্রের অবনতিএ কোনো লক্ষণ বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই বছরের পর বছর চলতে পারে। যখন উপসর্গগুলি অবশেষে দেখা দেয় তখন সাধারণত খুব অ-নির্দিষ্ট হয়, তার মধ্যে আছে: শক্তি হ্রাস, মাথাব্যথা, উদরাময়, কোষ্ঠকাঠিন্য, অম্বল এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্স (বুকজ্বালা)। বছরের পর বছর ধরে এই লক্ষণগুলি আরও গুরুতর হয়ে ওঠে, যার মধ্যে রয়েছে: হাঁপানি, খাবারের অ্যালার্জি, আর্থ্রাইটিস এবং ক্যান্সার। দুর্বল হজম, দুর্বল শোষণ, এবং ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্যহীনতাকে অনেক দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার জন্য চিহ্নিত করা যেতে পারে। শরীরের প্রতিটি অঙ্গ পরিপাক নালী থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে; যদি পরিপাক নালীটি খারাপ হয় তবে পুরো শরীর ভুগবে। হজমশক্তির উন্নতি, সঠিক পরিমাণে তন্তুযুক্ত খাদ্য গ্রহণ এবং জাঙ্ক ফুড ও পরিশোধিত চিনি বাদ দিয়ে পরিপাক নালীর সুস্বাস্থ্য ফিরিয়ে আনা সম্ভব। আপনি তন্তু পরিপূরক এবং ভিটামিন (বিশেষ করে বি১২ এবং ভিটামিন কে) গ্রহণ করে অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে পারেন। কিছু ডাক্তার কোষ্ঠকাঠিন্যের উপশম এবং পরিষ্কার করতে এবং "পেরিস্টালটিক মুভমেন্ট" উদ্দীপিত করতে সাহায্য করার জন্য ভেষজ বা ভিটামিন এনিমা পরামর্শ দেন যা অন্ত্রকে নড়াচড়া করতে সাহায্য করে। উপদাহী অন্ত্র সংলক্ষণ বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (আইবিএস) হল এমন একটি ব্যাধি, সাধারণত যার লক্ষণগুলি হল পেটফাঁপা, পেটে ব্যথা ও খিঁচুনি, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং উদরাময়। আইবিএস হলে পেটে ব্যথা এবং অস্বস্তির সৃষ্টি হয়। এটি অন্ত্রের স্থায়ী ক্ষতি করে না এবং ক্যান্সারের মতো গুরুতর রোগে পরিনত হয় না। আইবিএস-এ আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষই চাপ ব্যবস্থাপনা (স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট খাদ্যসংযম এবং প্রেসক্রিপশনের ওষুধ দিয়ে তাদের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। কিন্তু অনেকেই আইবিএস এর জন্য দুর্বল হয়ে যেতে পারে, তারা কর্মক্ষেত্রে যেতে, ভ্রমণ করতে, সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বা এমনকি অল্প সময়ের জন্য বাড়ি ছেড়ে যেতেও অসুবিধাগ্রস্ত হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার প্রায় ২০ শতাংশের আইবিএসের কিছু উপসর্গ রয়েছে, অর্থাৎ অন্ত্রের ব্যাধিগুলির মধ্যে এটি চিকিৎসকদের দ্বারা নির্ণয় করা সবচেয়ে সাধারণ একটি ব্যাধি। এটি মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায় এবং আক্রান্ত প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষের মধ্যে এটি প্রায় ৩৫ বছর বয়সে শুরু হয়। ঠিক কী কারণে আইবিএস হয় গবেষকরা তা খুঁজে পাননি। একটি ধারণা হল যে আইবিএস আক্রান্ত ব্যক্তিদের অন্ত্র (কোলন) আকারে বড় হয় যা নির্দিষ্ট খাবার এবং চাপের প্রতি সংবেদনশীল। অনাক্রম্যতা তন্ত্রও এর সাথে জড়িত থাকতে পারে। এটাও বলা হয়েছে যে সেরোটোনিন পরিপাক নালীর স্বাভাবিক কার্যকারিতার সাথে যুক্ত। শরীরের সেরোটোনিনের ৯৫ শতাংশ পরিপাক নালীতে অবস্থিত (অন্য ৫ শতাংশ মস্তিষ্কে)। আইবিএস আক্রান্ত ব্যক্তিদের রিসেপ্টর কার্যকলাপ হ্রাস পায়, যার ফলে পরিপাক নালীতে সেরোটোনিনের অস্বাভাবিক মাত্রা দেখা দেয়। এই কারণে, আইবিএস রোগীরা মলত্যাগ, গতিশীলতা এবং তাদের পরিপাক নালী আরও সংবেদনশীল ব্যথা রিসেপ্টর থাকার সংবেদন নিয়ে সমস্যা অনুভব করে। অনেক আইবিএস রোগী হতাশা এবং উদ্বেগে ভোগে যা লক্ষণগুলিকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে। আইবিএসের কোন প্রতিকার নেই, তবে ওষুধ গ্রহণ করে উপসর্গগুলির কিছুটা উপশমে হয় এবং সেটি এই চিকিৎসার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ফাইবার সাপ্লিমেন্ট বা জোলাপ কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য সহায়ক। উদরাময় প্রতিরোধী ওষুধ যেমন ইমোডিয়াম উদরাময় হলে সাহায্য করতে পারে। একটি খিঁচুনি প্রতিরোধি ওষুধ সাধারণত কোলন পেশীর খিঁচুনি কমানোর জন্য দেওয়া হয়। উদ্বেগমূলক ব্যাধি এবং ব্যথা কমানোর ওষুধও সাধারণত নির্ধারিত হয়। [১২] গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল স্ট্রোমাল টিউমার বা জিআইএসটি হল পরিপাক নালীর (অন্ননালী, পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র এবং কোলন) একটি অস্বাভাবিক ধরনের ক্যান্সার। এই ধরনের ক্যান্সার স্নেহ পদার্থ, পেশী, স্নায়ু, তরুণাস্থি ইত্যাদির মত সংযোজক কলায় শুরু হয়। জিআইএসটি স্ট্রোমা কোষে উদ্ভূত হয়। স্ট্রোমা কোষগুলি পরিপাক নালী বরাবর সন্নিবদ্ধ থাকে এবং এরা এই তন্ত্রেরই অংশ। কখন পাচনতন্ত্রের মাধ্যমে খাদ্যকে পাঠাতে হবে সেটি এরা শরীরকে জানতে সাহায্য করে। অর্ধেকেরও বেশি জিআইএসটি পাকস্থলীতে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চল্লিশ থেকে আশি বছর বয়সের লোকেদের মধ্যে এই অসুখটি দেখা যায়, তবে এটি যে কোনও বয়সের ব্যক্তির মধ্যেই ঘটতে পারে। যেকোন আকার বা অবস্থানের সমস্ত জিআইএসটি ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা রাখে। এমনকি যদি একটি জিআইএসটি অস্ত্রোপচার করে সরানো হয়, তবে এটি একই এলাকায় আবার দেখা দিতে পারে, বা এমনকি পরিপাক নালীর বাইরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। প্রাথমিক পর্যায়ে, জিআইএসটি নির্ণয় করা কঠিন কারণ প্রাথমিক পর্যায়ে লক্ষণগুলি সনাক্ত করা যায় না। পরবর্তী পর্যায়ে একজন ব্যক্তির পেটে অনির্দিষ্ট ব্যথা, বমি, পেটে রক্তক্ষরণ যা মল বা বমিতে দেখা যায়, রক্ত কমে গিয়ে রক্তাল্পতা সৃষ্টি করে, এবং ক্ষুধা কমে যাওয়ার প্রাথমিক অনুভূতি হতে পারে। জিআইএসটি এখন একটি আগ্রাসনপ্রবণ ক্যান্সার হিসেবে স্বীকৃত যা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম। জিআইএসটি-তে আক্রান্ত ব্যক্তিদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসা করা উচিত। যে কোনও ধরণের খাবারে একটি নির্দিষ্ট প্রোটিনকে যখন অনাক্রম্য তন্ত্র মনে করে একটি বহিরাগত পদার্থ এবং সে এটির বিরুদ্ধে লড়াই করার চেষ্টা করে তখন খাদ্য অ্যালার্জি ঘটে। মাত্র আট শতাংশ শিশু এবং দুই শতাংশ প্রাপ্তবয়স্কদের প্রকৃতপক্ষে খাদ্য অ্যালার্জি রয়েছে। একজন ব্যক্তির যেকোনো ধরনের খাবারে অ্যালার্জি হতে পারে, তবে সবচেয়ে সাধারণ খাদ্য অ্যালার্জি দেখা যায় বাদাম, গরুর দুধ, ডিম, সয়া, মাছ এবং খোলক সহ মাছ জাতীয় খাদ্যে। যাদের খাবারের অ্যালার্জি আছে তাদের বেশিরভাগ লোকই চারটিরও কম ভিন্ন ভিন্ন খাবারে অ্যালার্জি থাকে। খাবারের অ্যালার্জির সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলি হল আমবাত, ফোলাভাব, চুলকানি ত্বক, চুলকানি, মুখের মধ্যে তীব্র যন্ত্রনা-বোধ বা ফোলাভাব, কাশি, শ্বাসকষ্ট, উদরাময় এবং বমি। খাদ্য অ্যালার্জির সাথে যুক্ত দুটি সবচেয়ে সাধারণ দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা হল একজিমা এবং হাঁপানি। খাদ্য অ্যালার্জি মারাত্মক হতে পারে যদি তারা অ্যানাফিল্যাক্সিস (চুলকানিযুক্ত ফুসকুড়ি, গলা ফোলা, এবং নিম্ন রক্তচাপ) নামক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। এই প্রতিক্রিয়া ব্যক্তির শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এপিনেফ্রিন ইনজেকশন দ্বারা এই প্রতিক্রিয়ার চিকিৎসা করা যেতে পারে। জিইআরডি বা গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ হয় যখন নিম্ন খাদ্যনালীর স্ফিঙ্কটার সঠিকভাবে বন্ধ করা যায় না। যখন এটি ঘটে, তখন পাকস্থলীর অম্ল মিশ্রিত খাদ্য, যাকে রিফ্লাক্স বলা হয়, তা খাদ্যনালী এবং পাকস্থলীতে ফিরে আসে। যখন পাকস্থলী থেকে প্রতিপ্রবাহ হয়, তখন পাকস্থলীর অম্ল খাদ্যনালীর আবরণ স্পর্শ করে এবং এর ফলে গলা বা বুকে জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়। একেই বলে বুকজ্বালা বা অম্বল। যখন আপনি আপনার গলার পিছনে তরল স্বাদ গ্রহণ করেন, তখন তাকে অম্ল বদহজম বলা হয়। একজন ব্যক্তির মাঝে মাঝে বুকজ্বালা হওয়া সাধারণ, কিন্তু যখন এটি সপ্তাহে দুবারের বেশি হয় তখন এটিকে জিইআরডি বলে বিবেচনা করা যেতে পারে। জিইআরডি শিশু সহ সকল বয়সের মানুষের মধ্যে ঘটতে পারে। জিইআরডি-এর কিছু উপসর্গের মধ্যে রয়েছে বুকে ব্যথা হওয়া, গলা কর্কশ হয়ে যাওয়া, গিলতে সমস্যা হওয়া বা গলায় খাবার আটকে যাওয়ার অনুভূতি হওয়া। প্রধান উপসর্গগুলি হল ক্রমাগত অম্বল এবং অম্ল ওগরানো। জিইআরডি এছাড়াও নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ এবং শুষ্ক কাশির কারণ হতে পারে। কেউ জানে না কেন মানুষ জিইআরডি পায়। কিছু জিনিসের জন্য জিইআরডি হতে পারে যেমন অ্যালকোহল ব্যবহার, গর্ভাবস্থা, অতিরিক্ত ওজন এবং ধূমপান। কিছু কিছু খাবারের জন্যও এটি হতে পারে যেমন লেবু জাতীয় ফল, ক্যাফিন, মশলাদার, চর্বিযুক্ত এবং শুকনো খাবার এবং পুদিনার স্বাদ। ওভার-দ্য-কাউন্টার অ্যান্টাসিড বা ওষুধ যা অম্ল উৎপাদন বন্ধ করতে সাহায্য করে এবং পেশীগুলিকে পেট খালি করতে সাহায্য করে, সেগুলি সাধারণত জিইআরডি-এর চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়। যখন আপনি খাবার হজম করেন, তখন পেশী সংকুচিত হয়ে বর্জ্য পদার্থ আপনার অন্ত্রের মধ্য দিয়ে যায়। বৃহদন্ত্রে, বর্জ্য পণ্য থেকে বেশিরভাগ জল এবং লবণ পুনরায় শোষিত হয় কারণ এগুলি আমাদের দৈনন্দিন কাজের জন্য শরীরের প্রয়োজন। একজন ব্যক্তির কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে যদি খুব বেশি জল শোষিত হয়, বা যদি বর্জ্য পদার্থ খুব ধীরে ধীরে এগোয়। পর্যাপ্ত তরল না পাওয়া, কম আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া, বয়স, শারীরিকভাবে সক্রিয় না থাকা, বিষণ্ণতা, মানসিক চাপ এবং গর্ভাবস্থা সবই কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। ওষুধ এবং মাদকদ্রব্যের জন্যও একজন ব্যক্তির কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য যকৃতের সমস্যা যেমন ইউরিয়া চক্রের ব্যাধির লক্ষণ হতে পারে। একজন ব্যক্তির জন্য কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসার সর্বোত্তম উপায় হল নিশ্চিত করা যে তারা পর্যাপ্ত তরল এবং সেইসাথে তন্তুযুক্ত খাবারে পাচ্ছে। এটি করার মাধ্যমে, তাদের মলের বেশিরভাগ অংশ বৃদ্ধি করা হয় এবং নরম করা হয়, যাতে এটি অন্ত্রের মধ্য দিয়ে আরও সহজে চলাচল করতে পারে। আরও সক্রিয় হওয়া এবং প্রতিদিনের ব্যায়াম বাড়ানোও অন্ত্রের গতিবিধি নিয়ন্ত্রিত রাখতে সাহায্য করে। হেমোরয়েড (এটি অর্শরোগ বা পাইলস নামেও পরিচিত) হল মলাশয় এবং পায়ুর শিরাগুলির পেঁচানো, বর্ধিত (ভ্যারিকোসিটি) হয়ে যাওয়া বা ফুলে যাওয়া এবং প্রদাহ। অর্শ্বরোগের সবচেয়ে সাধারণ ধরনের দুটি প্রকার হল বাহ্যিক এবং অভ্যন্তরীণ অর্শ্বরোগ। বাহ্যিক অর্শ্বরোগ এগুলি পায়ুর মুখের বাইরে ঘটে (পায়ুপথের দূরবর্তী প্রান্ত)। এগুলি কখনও কখনও বেদনাদায়ক হয়, এর সঙ্গে ফোলা এবং জ্বালাও থাকতে পারে। চুলকানি থাকলে সেটি সাধারণত ত্বকের জ্বালার কারণে হয়, যদিও প্রায়ই সেটি বাহ্যিক অর্শ্বরোগের উপসর্গ বলে মনে করা হয়। যদি শিরা ফেটে যায় এবং রক্ত ​​জমাট বেঁধে যায়, তাহলে হেমোরয়েডটি "থ্রম্বোজড হেমোরয়েড" হয়ে যায়। অভ্যন্তরীণ অর্শ্বরোগ হয় মলাশয়ের ভেতর। যেহেতু এই এলাকায় ব্যথা সংবেদনশীল রিসেপ্টরের অভাব রয়েছে, অভ্যন্তরীণ হেমোরয়েডগুলি সাধারণত বেদনাদায়ক হয় না এবং বেশিরভাগ লোকই জানে না যে তাদের এটি আছে। অভ্যন্তরীণ হেমোরয়েডে জ্বালা হলে রক্তপাত হতে পারে। * চিকিৎসা না করা অভ্যন্তরীণ অর্শ্বরোগ দুটি গুরুতর অর্শ্বরোগের কারণ হতে পারে: স্থানচ্যুত এবং স্ট্র্যাংগুলেটেড হেমোরয়েড। স্থানচ্যুত হেমোরয়েড হল একধরণের অভ্যন্তরীণ হেমারয়েড যা এতটাই বিস্তৃত যে পায়ুর বাইরে বেরিয়ে আসে। যদি মলদ্বারের স্ফিঙ্কটার পেশীর খিঁচুনি হয় এবং পায়ুমুখের বাইরে একটি স্থানচ্যুত হেমোরয়েড তাতে আটকে যায়, তবে তাতে রক্তের সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং সেই হেমোরয়েড একটি স্ট্র্যাংগুলেটেড হেমোরয়েড হয়ে যায়। পরিপাক নালীতে রক্তপাতের মানে সবসময় এই নয় যে আপনার কোন রোগ আছে, এটি সাধারণত হজম সমস্যার একটি উপসর্গ। রক্তপাতের কারণটি গুরুতর নাও হতে পারে, এটি এমন কিছু হতে পারে যা নিরাময় বা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে যেমন হেমোরয়েড। যাইহোক, রক্তপাতের উৎস সনাক্ত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিপাক নালীতে অন্ননালী, পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদন্ত্র বা কোলন, মলাশয় এবং পায়ুর মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ রয়েছে। এই রক্তপাত এক বা একাধিক এলাকা থেকে হতে পারে, যেমন পাকস্থলীর একটি ছোট আলসার থেকে বা কোলনের প্রদাহের মত একটি বড় পৃষ্ঠতল থেকে। কখনও কখনও একজন ব্যক্তি এমনকি জানেও না যে তার রক্তপাত হচ্ছে। যখন এটি ঘটে, তখন একে লুকোনো বা গোপন রক্তপাত বলা হয়। সহজ পরীক্ষা দিয়ে মলের মধ্যে লুকোনো রক্ত ​​সনাক্ত করা যেতে পারে। পরিপাক নালীতে রক্তপাতের কারণ কী অন্ননালীর রক্তপাত ম্যালোরি-ওয়েইস উপসর্গের কারণে হতে পারে যা অন্ননালী ছিঁড়ে যাবার কারণে হয়। ম্যালোরি-ওয়েইস উপসর্গ সাধারণত অতিরিক্ত বমি বা প্রসবের কারণে হতে পারে, হায়াটাল হার্নিয়া বা কাশির কারণে পেটে চাপ বেড়ে যায়। বিভিন্ন ওষুধের কারণে পাকস্থলীর আলসার বা প্রদাহ হতে পারে। অ্যাসপিরিন বা অ্যালকোহলযুক্ত ওষুধ এবং অন্যান্য বিভিন্ন ওষুধ (প্রধানত বাতের জন্য ব্যবহৃত) এগুলোর কিছু উদাহরণ। নিরীহ টিউমার অথবা পাকস্থলীর ক্যান্সারের কারণেও রক্তপাত হতে পারে। এই ব্যাধিগুলি থেকে সাধারণত প্রচুর রক্তপাত হয় না। রক্তপাতের সবচেয়ে সাধারণ উৎস সাধারণত ডিওডেনামের আলসার থেকে ঘটে। গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে এই আলসারগুলি পাকস্থলীর অতিরিক্ত অম্ল এবং হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট হয়। নিম্ন পরিপাক নালীতে, রক্তপাতের সবচেয়ে সাধারণ উৎস হল বৃহদন্ত্র এবং মলাশয়। পাচনতন্ত্রে রক্তপাতের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল হেমোরয়েড। হেমোরয়েড হল মলদ্বারের বর্ধিত শিরা যেখান থেকে উজ্জ্বল লাল রক্ত পড়ে। এটি মলত্যাগের পর টয়লেটে বা টয়লেট পেপারে দেখতে ​​পাওয়া যায়। আপনি কিভাবে পরিপাক নালীতে রক্তপাত চিনবেন পরিপাক নালীতে রক্তপাতের লক্ষণগুলি রক্তপাতের স্থান এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। মলাশয় থেকে রক্ত ​​পড়লে তা উজ্জ্বল লাল রক্ত ​​হবে। যদি এটি কোলনের ওপরের অংশ বা ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে আসে, তাহলে রক্ত ​​গাঢ় রঙের হবে। পাকস্থলী, খাদ্যনালী বা ডিওডেনাম থেকে যখন রক্ত ​​আসে তখন মল কালো ও আলকাতরা তুল্য হয়ে যায়। পরিপাক নালীতে রক্তপাতের সাধারণ কারণ * খাদ্যনালীর প্রদাহ (অন্ননালীর প্রদাহ) লৌহ এবং বীট সবজিও মলকে লাল বা কালো করে দিতে পারে, যা দেখে ভুল সন্দেহ হতে পারে। পরিপাক নালীতে রক্তপাত কিভাবে নির্ণয় করা হয় পরিপাক নালীতে রক্তপাত নির্ণয়ের জন্য রক্তপাতকে অবশ্যই সনাক্ত করতে হবে, এছাড়া সম্পূর্ণ ইতিহাস জানা এবং শারীরিক অবস্থা বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কিছু পদ্ধতি রয়েছে যা দিয়ে রক্তপাতের কারণ নির্ণয় করা যায়। এন্ডোস্কোপি বা অভ্যন্তরবীক্ষণ হল একটি সাধারণ রোগনির্ণয়সংক্রান্ত পদ্ধতি যার মাধ্যমে রক্তপাতের স্থান সরাসরি দেখতে পাওয়া যায়। যেহেতু এন্ডোস্কোপ ক্ষত সনাক্ত করতে পারে এবং রক্তপাতের অনুপস্থিতি বা উপস্থিতি নিশ্চিত করতে পারে, তাই ডাক্তাররা প্রায়ই তীব্র রক্তপাত নির্ণয়ের জন্য এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করেন, এন্ডোস্কোপটি রক্তপাতের কারণের চিকিৎসার জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। এন্ডোস্কোপ হল একটি নমনীয় যন্ত্র যা মুখ বা মলাশয় দিয়ে ঢোকানো যায়। এই যন্ত্রের মাধ্যমে ডাক্তারদের খাদ্যনালী, পাকস্থলী, ডিওডেনাম (এসোফ্যাগোডিওডেনোস্কোপি সিগময়েড কোলন (সিগমায়েডোস্কোপি) এবং মলাশয় (রেক্টোস্কোপি) থেকে কলার ছোট নমুনা সংগ্রহ করা ও ছবি তোলা যায়। এছাড়াও এর মাধ্যমে রক্তপাত বন্ধ করার ব্যবস্থা নেওয়া যায়। নতুন এক পদ্ধতি রয়েছে যাতে একটি দীর্ঘ এন্ডোস্কোপ ব্যবহার করা হয়, যেটি ক্ষুদ্রান্ত্রে রক্তপাতের উৎস সনাক্ত করতে অস্ত্রোপচারের সময় ঢোকানো যেতে পারে। ক্যাপসুল এন্ডোস্কোপি ডাক্তারদের পরিপাক নালীর মাঝখানের অংশের আস্তরণ দেখতে এবং পরীক্ষা করতে সাহায্য করে, যার মধ্যে ক্ষুদ্রান্ত্রের তিনটি অংশ রয়েছে (ডিওডেনাম, জেজুনাম, ইলিয়াম)। ক্যাপসুলটি একটি ছোট বড়ি আকারের ভিডিও ক্যামেরা যাকে এন্ডোস্কোপ বলা হয়। এটির নিজস্ব লেন্স এবং আলো রয়েছে যা ছবিগুলিকে একটি মনিটরে স্থানান্তরিত করে যাতে ডাক্তার তাদের শরীরের বাইরে দেখতে পারেন। এই প্রক্রিয়াটিকে ক্ষুদ্রান্ত্রের এন্ডোস্কোপি, ক্যাপসুল এন্ডোস্কোপি বা বেতার এন্ডোস্কোপি হিসাবেও উল্লেখ করা হয়। ক্যাপসুল এন্ডোস্কোপি করার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে রক্তপাতের কারণগুলি সন্ধান করা। এটি আলসার, টিউমার এবং ক্রোহন'স রোগ সনাক্ত করতেও সহায়তা করতে সক্ষম। অ্যাঞ্জিওগ্রাফি এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে রক্তনালীগুলিকে লক্ষণীয় করতে রঞ্জক ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয় যখন রোগীর যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হয়। এই প্রক্রিয়ায় রক্তপাতের স্থানে রঞ্জকটিকে রক্তনালী থেকে বেরিয়ে আসে এবং স্থানটি সনাক্ত করা যায়। কিছু পরিস্থিতিতে, অ্যাঞ্জিওগ্রাফির মাধ্যমে রোগীকে ওষুধের ইনজেকশন দেওয়া যায় যার ফলে রক্তপাত বন্ধ করা যেতে পারে। রেডিওনিউক্লাইড স্ক্যানিং হল একটি বিনা ক্ষত সৃষ্টি করে স্ক্রীনিং প্রক্রিয়া যা তীব্র রক্তপাতের স্থানগুলি সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে নিম্ন পরিপাক নালীতে। এই পদ্ধতিতে অল্প পরিমাণে তেজস্ক্রিয় পদার্থ ইনজেকশন করা হয় যা মানুষের লোহিত রক্ত ​​কণিকায় সংযুক্ত থাকে বা রক্তে ভেসে থাকে। বিশেষ ছবি তোলা হয় যার সাহায্যে ডাক্তাররা দেখতে পায় রক্ত কোথা থেকে ​​বেরিয়ে যাচ্ছে। বেরিয়াম এক্স-রে, অ্যাঞ্জিওগ্রাফি এবং রেডিওনিউক্লাইড স্ক্যানগুলি দীর্ঘস্থায়ী গোপন রক্তপাতের স্থানগুলি সনাক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। মল এবং বমিতে রক্ত ​​কীভাবে চিনবেন *মলের উপর উজ্জ্বল লাল রক্তের আবরণ *মলের সাথে ​​মিশে থাকা গাঢ় রক্ত *কালো বা আলকাতরার মত মল একটি কোলনোস্কোপি হল কোলনের ভেতরের অংশ দেখার জন্য একটি পরীক্ষা। কোলনের রোগগুলি পরীক্ষা করার জন্য প্রত্যেকেরই ৫০ বছর বয়সের মধ্যে একটি কোলনোস্কোপি করা উচিত। কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের প্রাথমিক সনাক্তকরণে কোলনোস্কোপি ব্যবহার সবচেয়ে বেশি পরিচিত, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ক্যান্সারের মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ। কোলন ক্যান্সার অন্ত্রের প্রাচীরের মধ্যে পলিপের মতো বৃদ্ধি থেকে বিকাশ লাভ করে। এই বৃদ্ধিগুলি সাধারণত লক্ষণ ছাড়াই বিকাশ হতে ৫-১০ বছর সময় নেয়। যদি আপনার কোনো নিকটাত্মীয় থাকে যার এই রোগ হয়েছে, তাহলে আপনার এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি। সাধারণত ৫০ বছর বয়সের পরে পলিপ তৈরি হয়। তাই আমেরিকান কলেজ অফ গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি (বিপাক বিশেষজ্ঞ) এই বয়সের পরে এই ক্যান্সার-সৃষ্টিকারী বৃদ্ধিগুলির প্রাথমিক সনাক্তকরণ এবং অপসারণের জন্য প্রতি ৫ বছরে একবার স্ক্রিনিং পরীক্ষার পরামর্শ দেয়। অজুহাত তৈরি করবেন না! এটি এত খারাপ নয় এবং এটি আপনার জীবন বাঁচাতে পারে! ববের শরীরের অন্ত্র অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার ইতিহাস ছিল এবং এটি কেন হচ্ছে তা নিশ্চিত ছিল না। তার ডাক্তার অনুমান করেছিলেন এটা কি হতে পারে এবং ববকে অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েছিলেন, তাতে কাজ হয়েছিল। এমন হয়েছিল যে বব যখনই পপকর্ন বা বাদাম খেত তখনই সে এই ব্যথা পেত। কখনও কখনও এটি নিজেই চলে যেত অন্য সময় তাকে অ্যান্টিবায়োটিক নিতে হত। ডাক্তার কিছু পরীক্ষা করার উপদেশ দিয়েছিলেন এবং ববকে বলেছিলেন যে তাকে বাদাম, পপকর্ন, টমেটো, স্ট্রবেরি এবং যাতে বীজ বা সেইরকম কোন শক্ত অংশ আছে তেমন খাদ্য না খেতে; তার অন্ত্রে এমন কিছু আছে যে জন্য ঐ খাবার সহ্য হয় না। বব যথেষ্ট স্বাস্থ্যকর খাদ্য খেত তাই সে বুঝতে পারেনি কি ঘটছে। কয়েক বছর পরে, ববের আবারও একটি বেদনাদায়ক পর্ব শুরু হয়। যন্ত্রণা এতটাই প্রচন্ড ছিল যে, বব প্রায় দাঁড়াতেই পারত না, কাজে যাওয়া অসম্ভব ছিল। এবার ডাক্তার আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানতে পারলেন যে তার তলপেট প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ববের কি হয়েছিল? ;অ্যামিবিয়াসিস এন্টামেবা হিস্টোলাইটিকা (এক ধরনের অ্যামিবা) দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার কারণে অন্ত্রের একটি প্রদাহ, রক্ত ​​এবং শ্লেষ্মা দ্বারা ঘন ঘন পাতলা পায়খানা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। ; অ্যামাইলেজ: অগ্ন্যাশয় এবং লালা গ্রন্থিতে একটি উৎসেচক উৎপন্ন হয় যা শ্বেতসার হজমে সাহায্য করে। ; পিত্ত: একটি তিক্ত, ক্ষারীয়, বাদামী-হলুদ বা সবুজ-হলুদ তরল যা যকৃৎ থেকে নিঃসৃত হয়, পিত্তথলিতে সঞ্চিত হয় এবং ডিওডেনামে গিয়ে পড়ে। এটি স্নেহ পদার্থের ইমালসিফিকেশন, হজম এবং শোষণে সহায়তা করে। ; বায়োটিন: বায়োটিন কোষের বৃদ্ধি, স্নেহজ অ্যাসিড উৎপাদন, স্নেহ পদার্থ বিপাক এবং অ্যামিনো অ্যাসিডের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রেবস চক্রে একটি ভূমিকা পালন করে। বায়োটিন রক্তে শর্করার স্থিতিশীল মাত্রা বজায় রাখতেও সহায়ক। এটি প্রায়ই চুল এবং নখ শক্তিশালী করার জন্য সুপারিশ করা হয়। ; বি১২ লাল রক্ত ​​কণিকার স্বাভাবিক গঠন এবং স্নায়ু কলার স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন। এর অভাব সনাক্ত না হওয়া এবং তার চিকিৎসা না করার কারণে রক্তাল্পতা এবং স্নায়ু ও মস্তিষ্কের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে ; ক্যান্ডিডা অ্যালবিকানস: প্রাণী এবং মানুষের মধ্যে পাওয়া যায়। মানুষের ত্বক এবং শ্লেষ্মা থেকে বিচ্ছিন্ন করা গেছে, তবে পাতা, ফুল, জল এবং মাটি থেকেও উদ্ধার করা হয়েছে। অ্যালার্জেনিক বলে রিপোর্ট করা হয়েছে। পৃষ্ঠতলে সংক্রমন, মুখ এবং যোনির সংক্রমন, পচন এবং ছড়িয়ে পড়া রোগের একটি সাধারণ কারণ। জীবের কোষগুলি সাধারণত বায়ুবাহিত হয় না এবং মুখের, শরীরের এবং অন্যান্য শ্লেষ্মা ঝিল্লির স্বাভাবিক অণুজীব উপাদান হিসাবে বিবেচিত হয়। ;রাসায়নিক হজম: মুখের মধ্যে থাকা অবস্থায় খাবারের রাসায়নিক ভাঙ্গন (মুখ গহ্বর)। লালার পাচক রস নিঃসরণ যা খাবারকে আর্দ্র করে, পাচক রস এবং উৎসেচকগুলি বার হওয়ায় সহায়তা করে যেগুলি কার্বোহাইড্রেটের মত কিছু নির্দিষ্ট ম্যাক্রো-পুষ্টির উদ্দীপনায় উৎপাদিত হয়। মুখের লালায় অ্যামাইলেজ নামক উৎসেচক থাকে যে কার্বোহাইড্রেট ভেঙ্গে দেয়। ; কোলেসিস্টোকিনিন (সিসিকে কোলেসিস্টোকিনিন (যাকে প্যানক্রিওজাইমিনও বলা হয় এটি ক্ষুদ্রান্ত্রের কোষের (অন্ত্রের মিউকোসা) একটি হরমোন যা খাবারের প্রতিক্রিয়ায় উৎপাদিত হয়। এই হরমোনটি অনেক অঙ্গের নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণ করে যারা হজমে সাহায্য করে, যেমন, অগ্ন্যাশয় থেকে বাইকার্বনেট পাচন রসের অম্লতা কমায়। পাকস্থলী থেকে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (এইচসিএল) মিশ্রিত পাকমণ্ড ক্ষুদ্রান্ত্রে প্রবেশ করলে তা এই বাইকার্বনেট দ্বারা প্রশমিত হয়। ; কাইলোমিক্রন লিপিড শোষণের পর প্রথমে লাইপোপ্রোটিন তৈরি হয়। ; কাইম বা পাকমণ্ড: আংশিকভাবে হজম হওয়া ঘন আধা তরল খাবার যা পাকস্থলী থেকে ডিওডেনামে চলে যায়। ;ক্রোন'স রোগ বৃহদন্ত্রে এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে স্কিপ ক্ষত হিসাবে বর্ণনা করা হয়, এটি একটি ত্রুটিপূর্ণ শোষণ ব্যাধি যা মুখ থেকে পায়ু পর্যন্ত পরিপাক নালীকে প্রভাবিত করতে পারে। ;ডিমিনেশন: যখন একটি অ্যামিনো অ্যাসিড গ্রুপ অন্য একটি অ্যামিনো অ্যাসিড ভেঙে অ্যামোনিয়া এবং কেটো অ্যাসিডের একটি অণু তৈরি করে। ; ইমালসিফায়ার: দুটি অমিশ্রণীয় (অমিশ্রণযোগ্য) পদার্থের মিশ্রণ। ; গ্যাস্ট্রিন: পাকস্থলীর শ্লেষ্মা থেকে গ্যাস্ট্রিন নামক একটি হরমোন নিঃসৃত হয় যা পাচক রসের নিঃসরণ বাড়ায়। ; জিআই ট্র্যাক্ট: গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট বা পরিপাক নালী, মুখ থেকে পায়ু পর্যন্ত প্রসারিত নল যেখানে মাংসপেশির নড়াচড়ার সঙ্গে হরমোন এবং উৎসেচকগুলির সাহায্যে খাদ্য পাচিত হয়। ; হাইড্রোক্লোরিক: রাসায়নিক পদার্থ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড হল হাইড্রোজেন ক্লোরাইড (এইচসিএল) গ্যাসের জল-ভিত্তিক দ্রবণ। এটি একটি শক্তিশালী অম্ল, পাকস্থলীর অম্লের প্রধান উপাদান এবং শিল্পে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। ; ল্যাকটোব্যাসিলাস অ্যাসিডোফিলাস: মানুষের ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদন্ত্র, মুখ এবং যোনিতে বসবাসকারী গুরুত্বপূর্ণ অণুজীব বাসিন্দা। প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক পদার্থ নিঃসৃত করে যা শরীরকে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে শক্তিশালী করে ; লিকি গাট উপসর্গ: অন্ত্রের ব্যাপ্তিযোগ্যতার অস্বাভাবিক স্তর ; লিঙ্গুয়াল লাইপেজ: একটি উৎসেচক যা শুধুমাত্র শৈশবেই উৎপন্ন হয় যা লম্বা-শৃঙ্খল স্নেহজ অ্যাসিডের হজমে সাহায্য করে। ; লাইপেজ: অণুজীব দ্বারা উৎপাদিত একটি উৎসেচক যা স্নেহ পদার্থের অণুগুলিকে স্নেহ অ্যাসিডে বিভক্ত করে, এটি খাদ্যের স্বাদ এনে দেয়। ; যান্ত্রিক হজম: জিহ্বার ছন্দোবদ্ধ নড়াচড়ার দ্বারা ও দাঁতের দ্বারা চূর্ণ করা, দাঁত খাদ্য ছিঁড়তে ও চূর্ণ করতে সাহায্য করে, জিহ্বা পেরিস্টালসিস (নাড়াচাড়া) করে খাদ্যকে অন্ননালীতে নামতে সাহায্য করে। ; মাইসেলস: লিপিড এবং পিত্তের একটি উৎপাদন যা লিপিড শোষণে সহায়তা করে। ; মাইক্রোভিলি: ক্ষুদ্রান্ত্রের ভিলিতে মিভরোভিলি থাকে, ব্রাশ বর্ডার মাইক্রোভিলি নামক এই অভিক্ষেপগুলি ডিস্যাকারাইড আর্দ্র বিশ্লেষণের জন্য নির্দিষ্ট উৎসেচক নিঃসরণ করে, এগুলি আরও একটি মনোস্যাকারাইড তৈরি করে কার্বোহাইড্রেট শোষণে সহায়তা করে যা পরবর্তীতে পোর্টাল সঞ্চালনের মাধ্যমে যকৃতের সঞ্চালনে যেতে পারে। অবিলম্বে শক্তি হিসেবে ব্যবহারের জন্য বা গ্লাইকোজেন সঞ্চয়ের জন্য প্রক্রিয়া করা হয়। ; পেরিস্টালসিস: অন্ত্র বা অন্যান্য নলাকার কাঠামোর তরঙ্গতুল্য পেশী সংকোচন যা পরপর সংকোচন এবং শিথিলকরণের মাধ্যমে খাদ্যবস্তুকে এগিয়ে নিয়ে যায়। ;গলবিল খাদ্য ও বাতাসের প্রবেশপথ ; বিস্তার: কোষের প্রজনন বা বিভাজনের প্রক্রিয়া ; রেনিন শুধুমাত্র শৈশবকালে উৎপাদিত হয় এবং এটি একটি পাচক প্রোটিজ, এটি ক্যালসিয়ামের সাথে কাজ করে দুধের প্রোটিন কেসিনের সাথে জমাট বাঁধতে, দুধের চলনকে ধীর করে যাতে বিপাক দীর্ঘায়িত হয়। ;সেরোটোনিন: মস্তিষ্কে রাসায়নিক বার্তাবাহক যা আবেগ, আচরণ এবং চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করে ; সংশ্লেষন: সহজ, কাঁচামাল থেকে শরীরে রাসায়নিকের মতো কিছু তৈরি করা ; ভিলি শ্লেষ্মা ঝিল্লি থেকে উদ্ভূত একটি ক্ষুদ্র অভিক্ষেপ, বিশেষত ক্ষুদ্রান্ত্রের নালীর মধ্যে অভিক্ষেপগুলির মধ্যে একটি। ; ভিটামিন কে: একটি পদার্থ যা রক্ত ​​জমাট বাঁধতে সাহায্য করে ববের ডাইভার্টিকুলাইটিস হয়েছে। ডাক্তার ভয় পেয়েছিলেন যে যদি তার আরেকটি খারাপ সংক্রমণ হয় তাহলে ক্ষত যুক্ত কলা শেষ পর্যন্ত তার কোলনকে সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেবে এবং তার ফলে কোলন ফেটে যাবে, যার জন্য একটি কোলোস্টোমি প্রয়োজন হবে। ববকে তার কোলনের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচার করতে হয়েছিল। ডাক্তার ববের বৃহদন্ত্রের প্রায় ১৮ ইঞ্চি অপসারণ করেছেন। বব এখন ভাল আছে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সে এখন তার প্রিয় খাবার বাদাম খেতে পারে! দ্রষ্টব্য: কখনও কখনও তন্তু সমৃদ্ধ খাবার আপনাকে এই ভয়ঙ্কর সমস্যা এড়াতে সাহায্য করতে পারে। কখনও কখনও এই সমস্যা হওয়ার প্রবণতা পরিবারে থাকে, ববের ক্ষেত্রে যেমন হয়েছিল। তার ভাইবোন এবং তার বাবা সবাই এই একই অসুস্থতায় ভুগেছেন। স্ট্রেস আরেকটি কারণ যা এই রোগটিকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই চিন্তা করবেন না, খুশি থাকুন এবং তন্তু সমৃদ্ধ খাবার খান! ১: চেন টিএস, চেন পিএস। গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইন্যাল অটোইনটক্সিকেশন: এ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল লিটমোটিভ: জার্নাল ক্লিনিক্যাল গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি ২: আর্নস্ট ই. কলোনিক ইরিগেশন অ্যান্ড দ্য থিওরি অফ অটোইনটক্সিকেশন: এ ট্রায়াম্ফ অফ ইগনোরেন্স ওভার সায়েন্স। জার্নাল অফ গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি ৩: আলভারেজ ডব্লিউসি। তথাকথিত স্বয়ংক্রিয় নেশার লক্ষণগুলির উৎস। ৪: ডোনাল্ডসন এএন। কোষ্ঠকাঠিন্যের সাথে অন্ত্রের নেশার সম্পর্ক। ৫: কেনি জেজে। ফিট ফর লাইফ: সাম নোটস অন দ্য বুকস অ্যাণ্ড ইটস রুটস। নিউট্রিশন ফোরাম ৬: এনিমা ব্যবহার সীমিত। এফডিএ ভোক্তা ৭: অ্যামেবিয়াসিস অ্যাসোসিয়েটেড উইথ কোলোনিক ইরিগেশন কলোরাডো। অসুস্থতা এবং মৃত্যুর সাপ্তাহিক প্রতিবেদন ৮: ইস্ট্রে জিআর এবং অন্যান্যরা। অ্যান আউটব্রেক অফ অ্যামেবিয়াসিস স্প্রেড বাই কোলোনিক ইরিগেশন অ্যাট এ চিরোপ্র্যাকটিক ক্লিনিক ৯: বেঞ্জামিন আর এবং অন্যান্য। দ্য কেস এগেইন্সট কোলোনিক ইরিগেশন ১০: আইজেল জেডব্লিউ, রে ডিটি। কফি এনিমা সম্পর্কিত মৃত্যু ১১: জার্ভিস ডব্লিউটি। কোলোনিক ইরিগেশন। স্বাস্থ্য জালিয়াতির বিরুদ্ধে জাতীয় কাউন্সিল। ১২: ন্যাশানাল ডাইজেস্টিভ ডিজিজ ইনফরমেশন ক্লিয়ারিংহাউস (এনডিডিআইসি) একটি কোষ হল সমস্ত জীবন্ত ব্যবস্থার একটি খুব মৌলিক কাঠামো, যা কোষ ঝিল্লির মধ্যে প্রোটোপ্লাজম নিয়ে গঠিত। শুধুমাত্র ভাইরাসের মতো সত্ত্বা- অজীব রাসায়নিক এবং জীবন্ত সিস্টেমের মধ্যে সীমারেখায়- কোষ বা মৌলিক কোষ গঠনের অভাব রয়েছে। শৈবাল নামক অতি সাধারণ উদ্ভিদ সহ সমস্ত উদ্ভিদ এবং সমস্ত প্রাণী কোষ দ্বারা গঠিত, এবং এইগুলি একটি জীবের গঠন এবং কার্যকারিতা তৈরি করার জন্য বিভিন্ন উপায়ে সংগঠিত হয়। জীববিজ্ঞানীরা দুটি মৌলিক ধরণের কোষকে চিনতে পারেন প্রোকারিওটিক এবং ইউক্যারিওটিক । প্রোক্যারিওটিক কোষগুলি গঠনগতভাবে আরও সহজ। এগুলি শুধুমাত্র এককোষী এবং কিছু সরল, বহুকোষী জীবের মধ্যে পাওয়া যায় (সমস্ত ব্যাকটেরিয়া এবং কিছু শেওলা, যা সবই ব্যাকটেরিয়া এবং আর্কিয়া ডোমেনের অন্তর্গত)। ইউক্যারিওটিক কোষগুলি বেশিরভাগ শেত্তলাগুলিতে পাওয়া যায়, সমস্ত উচ্চতর গাছপালা, ছত্রাক এবং প্রাণী (ইউক্যারিয়া ডোমেন)। এইভাবে, এই দুটি কোষের প্রকারের মধ্যে পার্থক্যগুলি একটি জীবকে কীভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, এবং পৃথিবীর গ্রহে জীবনের বিবর্তনীয় ধারার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা। প্রায় সব কোষই খুব ছোট যা অসহায় চোখে দেখা যায় না। সর্বদা হিসাবে কিছু ব্যতিক্রম আছে, কিন্তু সাধারণত একটি সেলুলার গঠন সনাক্ত করার জন্য বিবর্ধন প্রয়োজন। গাছপালাগুলিতে, একটি ভাল হ্যান্ড-লেন্স বা লুপ (ডানদিকে ফটো দেখুন) কখনও কখনও যথেষ্ট হবে, তবে কোষের সাথে কাজ করতে বা কোষগুলি কীভাবে টিস্যু এবং কাঠামো গঠনের জন্য সংগঠিত হয় তা পর্যবেক্ষণ করতে, একটি উচ্চ শক্তির Wikipedia:bn:মাইক্রোস্কোপ মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করা হয়। *কোষ সম্পর্কে পড়ুন আপনি "মূল নিবন্ধগুলি"-এর কিছু বা সমস্ত লিঙ্ক অনুসরণ করতে চাইতে পারেন কারণ এগুলি আপনার আগ্রহের হতে পারে এমন বিশদ প্রদান করে; অথবা কোর্সের পরে প্রশ্ন উঠলে আপনি আরও অন্বেষণ করতে ফিরে আসতে পারেন। এখন পর্যন্ত, সেলুলার কাঠামোর জটিলতার জন্য আপনার একটি সাধারণ উপলব্ধি থাকা উচিত। মাইক্রোস্কোপির উন্নতি, বিশেষ করে ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপের বিকাশ, প্রকাশ করেছে যে কোষগুলি জেলের মতো সামঞ্জস্যপূর্ণ তরলযুক্ত ঝিল্লিযুক্ত বস্তা নয়। অর্গানেল এবং তাদের ঝিল্লিতে সাইটোপ্লাজমের সংগঠনের মাত্রা আপনাকে নিশ্চিত করা উচিত যে এই গ্রহে আপনার চারপাশে যা ঘটছে তার বেশিরভাগই (সম্ভবত বেশিরভাগ) এমন একটি স্কেলে ঘটছে যা আপনার চোখের পক্ষে সহজে অগম্য। এবং যখন আপনি সরাসরি আণবিক স্কেলে রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলি পর্যবেক্ষণ করবেন বলে আশা করা যায় না, তখন মনে করুন যে আপনি শক্তিশালী অপটিক্সের সাথেও, বেশিরভাগ কাঠামোকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন না যেখানে এই প্রতিক্রিয়াগুলি জীবনের অনুকূল ফলাফলগুলি তৈরি করতে নিয়ন্ত্রিত হয় আসলেই জীবন। আশা করি, আপনি জ্ঞান অর্জন করার সাথে সাথে একজন জীববিজ্ঞানী-একজন উদ্ভিদবিজ্ঞানী হয়ে উঠবেন-আপনি তাদের ম্যাক্রোস্কোপিক অভিব্যক্তির মাধ্যমে প্রাসঙ্গিক ঘটনাকে চিনতে শিখবেন (যা আপনি অনায়াসে চোখে দেখতে পারবেন)। মৌলিক কোষের কার্যকারিতা উপলব্ধি করার জন্য, প্রথমে কোষগুলিকে আরও অস্তিত্বের জন্য সম্পন্ন করতে হবে এমন প্রক্রিয়া বা ফলাফলগুলি তালিকাভুক্ত করা প্রয়োজন। উদ্ভিদ কোষের কাঠামোর অধীনে আরও বিশেষ ফাংশন নিয়ে আলোচনা করা হবে, কারণ আমাদের আগ্রহ অবশ্যই উদ্ভিদের উপর ফোকাস করতে হবে। আপাতত, মনে রাখবেন যে আপনার পড়ার সময় আপনি ইতিমধ্যে কোষের এই কয়েকটি মৌলিক ক্ষমতার সম্মুখীন হয়েছেন: বিপাক প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে কোষের উপাদান তৈরির জন্য কাঁচামাল গ্রহণ করা এবং বিভিন্ন বৃদ্ধি প্রক্রিয়ার জন্য শক্তি সরবরাহ করার জন্য অন্যান্য অণুগুলিকে ভেঙে ফেলা; উপজাত প্রকাশ করা যেতে পারে। *ডিএনএ থেকে আরএনএ-তে ট্রান্সক্রিপশনের মাধ্যমে প্রোটিন জৈবসংশ্লেষণ এবং তারপর প্রোটিনে অনুবাদ, বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয় বা জীবের দ্বারা অন্য কোথাও ব্যবহারের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়। *কোষ বিভাজনের মাধ্যমে প্রজনন । এখন পালাক্রমে প্রতিটি অন্বেষণ করুন। প্রাথমিকভাবে একটি এককোষী জীবের কথা চিন্তা করুন যার কোন বিশেষ ক্ষমতা নেই, শুধুমাত্র একটি "ইচ্ছা" বেঁচে থাকার এবং নিজেকে স্থায়ী করার। মনে রাখতে হবে, পরিবেশ সদয় হবে না। আণবিক গঠনকে ভেঙ্গে ফেলা এবং জীবনকে ধ্বংস করার বাইরের শক্তির প্রবণতাকে মোকাবেলা করার জন্য কোষকে অবশ্যই বৃদ্ধি এবং পুনরুৎপাদন করতে হবে। তারপর পরিস্থিতি বিবেচনা করুন যেখানে একটি কোষ একটি বহুকোষী জীবের অংশ, এবং আরও সীমিত এবং বিশেষ কাজ সম্পাদন করছে। আপনি কি জিন এবং মৌলিক কোষ ফাংশনের মধ্যে একটি সম্পর্ক বুঝতে সক্ষম হয়েছেন? যদি তাই হয়, এটিও কি একটি মৌলিক কোষ ফাংশন, এবং আমরা এটি কোথায় তালিকাভুক্ত করব আমরা শৈবাল এবং অন্যান্য জীবের কোষগুলি (যেমন, ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক) সম্পর্কে শিখব যা ঐতিহ্যগতভাবে উদ্ভিদবিদ্যার অন্তর্গত সেই জীবের পরবর্তী অধ্যায়গুলিতে (অধ্যায় ৫ ৭)। এখানে, আমরা উদ্ভিদের কোষের উপর মনোনিবেশ করি। উদ্ভিদ কোষের সবচেয়ে সহজ প্রকারকে প্যারেনকাইমা কোষ বলা হয় এবং উদ্ভিদের বেশিরভাগ মৌলিক বিপাকীয় এবং প্রজনন প্রক্রিয়া এই কোষগুলিতে ঘটে। ক্লোরোপ্লাস্ট সহ প্যারেনকাইমা কোষের জন্য একটি শব্দ হল ক্লোরেনকাইমা কোষ। অন্যান্য উদ্ভিদ কোষের ধরন যা আমরা বিবেচনা করব তা হল: কোলেনকাইমা বর্ধিত সমর্থনের জন্য ঘন দেয়াল সহ জীবন্ত কোষ স্ক্লেরেনকাইমা লিগনিফাইড মৃত কোষ বর্ধিত সমর্থনের জন্য তন্তু গঠন করে *জল এবং সমর্থন পরিবহনের জন্য জাইলেম ট্র্যাচিড একক দীর্ঘ (1 মিমি পর্যন্ত) সরু কোষ *জল পরিবহনের জন্য জাইলেম ভেসেল কোষগুলি আরও দীর্ঘ (অতিরিক্ত ক্ষেত্রে 1 মিটার পর্যন্ত) টিউবে পৃথক উপাদান গঠন করে উদ্ভিদ কোষ কিভাবে তার শক্তি পায়? এতে শক্তির পুষ্টি পাওয়া যায়। এই পুষ্টির সাথে, তারা সূর্যালোকের মাধ্যমে শক্তি সংগ্রহ করে। তারা সালোকসংশ্লেষণ ব্যবহার করে উপাদানগুলিকে শক্তিতে রূপান্তর করে যাতে উদ্ভিদ তার কোষকে শক্তি দেয়। SDL এ, ছবিগুলি তথাকথিত আকারে প্রদর্শিত হয় পৃষ্ঠ বা টেক্সচার। বেসিক সি-তে, পৃষ্ঠতলগুলি খুব কমই ব্যবহার করা হয় কারণ তাদের কোনও হার্ডওয়্যার সমর্থন নেই, তাই সাধারণত একটি চিত্র (Img) একটি টেক্সচার SDL_Texture-এর একটি পয়েন্টার যা একটি ভেরিয়েবলের জন্য নির্ধারিত হয় (ঘোষণায় পরিবর্তনশীল নামটি এর আগে থাকে)। br> যদি সম্ভব হয়, স্ট্যাটিক মোড ব্যবহার করুন, অন্যান্য মোডগুলি বিস্ময়ের কারণ হতে পারে, যেমন TARGET মোডে থাকা ছবিগুলি উইন্ডোর আকার পরিবর্তনের ফলে মুছে ফেলা হতে পারে৷ পৃষ্ঠ সম্পূর্ণরূপে স্বচ্ছ হওয়ার জন্য RGB উপাদানগুলির সাথে রঙ সেট করে। পৃষ্ঠ হল SDL_Surface টাইপের একটি কাঠামো। SDL_SetColorKey (সারফেস, 1, SDL_MapRGB (সারফেস ফর্ম্যাট, R, G, B চালায়; T1 ইমেজের একটি খণ্ড কপি করে, অবস্থান X, Y এবং ডাইমেনশন W, H থেকে, TARGET মোডে এটি থেকে একটি T2 ইমেজ তৈরি করে। ইমেজ (টেক্সচার) T2 এর দিকে নির্দেশিত ভেরিয়েবলটি অবশ্যই আগে ঘোষণা করা উচিত (SDL_Texture T2 NULL;)। নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি ঠিক সঞ্চালিত হয়: কিছু সিস্টেমে, যেমন Android, এটি একটি মারাত্মক ত্রুটির কারণ হতে পারে৷ টার্গেট থেকে ইমেজের একটি অংশ X, Y এবং ডাইমেনশন W, H থেকে টেক্সচার T থেকে কপি করে। GetBitmap কে একটি অস্থায়ী বাফারে কল করে, তারপর ImgBitmap। T যদি NULL-এর দিকে নির্দেশ করে তাহলে T-এর জন্য একটি নতুন ছবি তৈরি করা হয়। P দ্বারা নির্দেশিত মেমরির ডেটা দিয়ে ইমেজ T পূরণ করে। W হল লাইনে পিক্সেলের সংখ্যা (ছবির প্রস্থ)। SDL_UpdateTexture (T, NULL, P, w 4) চালায়; * S টেক্সচার কালার ব্লেন্ডিং মোড পরিবর্তন করুন * প্রজেক্টরের লক্ষ্য নির্ধারণ করা * অঙ্কনের রঙ সাদাতে পরিবর্তন করুন ImgBitmap এর মত, কিন্তু একটি নতুন W, H ছবি তৈরি করা হয়েছে, রংগুলি উল্টানো (নেতিবাচক) এবং চিত্রটি স্ট্রিমিং মোডে রয়েছে। একটি নেতিবাচক তৈরি করতে স্ট্রিমিং মোডে টেক্সচার T-এ উল্টানো রঙে পৃষ্ঠ S কপি করে। সঠিকভাবে সম্পাদন করে: * SDL_LockTexture T, NULL Pixels Pitch ব্লক" T, পিক্সেল ভেরিয়েবলে ডেটা ঠিকানা T লিখে, পিচের জন্য T লাইনে বাইটের সংখ্যা (প্রস্থ 4) * Uint32 pix Uint32 পিক্সেল; একটি 4-বাইট এলাকায় একটি পিক্স পয়েন্টার তৈরি করে এবং এটি একটি পিক্সেল ঠিকানা বরাদ্দ করে কপির জন্য টেক্সচার ইমেজ আলফা মডুলেটর সেট করে। কপি করা (আঁকা) ছবির লক্ষ্য আলফা মান হবে: image alpha alpha 255)। এটি অনুসরণ করে যে আলফা 255 এর কোন প্রভাব নেই। SDL_SetTextureAlphaMod (টেক্সচার, আলফা) চালায়; টেক্সচার ইমেজের মিশ্রন মোড সেট করে। SDL_SetTextureBlendMode (টেক্সচার, ব্লেন্ড) চালায়; কপি করার সময় টেক্সচার ইমেজের জন্য কালার কম্পোনেন্ট মডুলেটর সেট করে। রঙ উপাদানের লক্ষ্য মান হবে: রঙ উপাদান রঙ 255 যেখানে রঙ প্রদত্ত রঙ মডুলেটর উপাদানের মান। উদাহরণস্বরূপ, সাদা রঙের একটি চিত্রের অংশগুলি মডুলেটর রঙ পাবে, কালো অংশগুলি কালো থাকবে, অন্যান্য রঙগুলি একটি মধ্যবর্তী রঙ পাবে। SDL_SetTextureColorMod কল করে (টেক্সচার, r, g, b); J. w কিন্তু রঙটি SDL_Color টাইপের একটি পরিবর্তনশীল দ্বারা নির্দিষ্ট করা হয়েছে। টি-ইমেজটিকে টার্গেটে কপি করে (টার্গেট, ডিফল্টরূপে প্রজেক্টর) এর সমস্ত বিষয়বস্তু পূরণ করে। SDL_RenderCopy কল করে (SDLRenderer, T, NULL, NULL); N. T নামের একটি ফাইল থেকে একটি T ইমেজ লোড করতে হবে। পারফর্ম করে: অবস্থানে টার্গেটে S-তে নির্দেশিত T-এর চিত্র অংশ সন্নিবেশ করায় এবং D S এবং D দ্বারা নির্দেশিত মাত্রা হল SDL_Rect ভেরিয়েবল, আপনি নিজের ঘোষণা করতে পারেন বা BasicSDL দ্বারা ঘোষিত SRC এবং DST ব্যবহার করতে পারেন। SDL_RenderCopy কল করে (SDLRenderer, T S D); আমি .bmp ফরম্যাটে N নামের একটি ফাইলে X, Y পজিশন এবং W, H ডাইমেনশন থেকে টার্গেট থেকে ইমেজ ফ্র্যাগমেন্ট সংরক্ষণ করি। টেক্সচার ইমেজটিকে ডিফল্ট প্রজেক্টরের পরিবর্তে গ্রাফিক্স অপারেশনের গন্তব্য হিসাবে সেট করে, যাতে আপনি এর বিষয়বস্তু পরিবর্তন করে ছবিটি আঁকতে পারেন। টেক্সচারের জায়গায় NULL টাইপ করা প্রজেক্টরে লক্ষ্য সেট করে। SDL_SetRenderTarget কল করে (SDLRenderer, টেক্সচার); কমান্ডটি কল করে GetSDLEvents রিডিং সিস্টেমের ঘটনা ঘটায়: * সনাক্ত করা উইন্ডো ইভেন্টের সংখ্যার সাথে সম্পর্কিত বিটগুলি WindowEvent ভেরিয়েবলে সেট করা হয় * প্রস্থান ভেরিয়েবল 1 (SDL_TRUE) সেট করা হয় যদি প্রোগ্রামটি বন্ধ করতে হয়, যেমন একটি উইন্ডো বন্ধ করা হয় * সর্বশেষ চাপানো কীটির SDL_Keycode InKey ভেরিয়েবলে সংরক্ষণ করা হয় * SDLTEXT দ্বারা নির্দেশিত ভেরিয়েবলটি যখন StartTextInput কল করা হয় তখন প্রবেশ করা অক্ষরগুলির সাথে সংরক্ষণ করা হয় * চাপা কীগুলির SDLKeyboardState টেবিল আপডেট করা হয়েছে * MouseK MouseX MouseY ভেরিয়েবলে মাউসের অবস্থা আপডেট করা হয়েছে সামগ্রিকভাবে, InKey মেনু এবং টেক্সট ইনপুটের জন্য আরও উপযুক্ত, এবং ফাংশনটি চলমান বস্তু নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ভাল, যেমন গেমগুলিতে। একটি কী চাপা না হওয়া পর্যন্ত প্রোগ্রামটিকে বিরতি দেয় (আপাতদৃষ্টিতে) অথবা ভেরিয়েবল Quit 1 এ সেট করা হয়। GetSDLEvents যখন (InKey 0 প্রস্থান করুন 0); কীবোর্ড টেক্সট ইনপুট মোড সক্রিয় করে। সেই মুহূর্ত থেকে, SDLTEXT দ্বারা নির্দেশিত পরিবর্তনশীল T (STRING প্রকারের, বা char GetEvents কল করার পরে প্রবেশ করা অক্ষর দ্বারা পূর্ণ হয়। কল {SDL_StartTextInput SDLTEXT T;} মনোযোগ! স্ক্রীন স্পর্শ না করে একটি আঙুল দিয়ে এই কমান্ডটি চালানো একটি মারাত্মক ত্রুটির কারণ। টাচস্ক্রিন 0 স্পর্শ করা আঙ্গুলের সংখ্যা নির্দিষ্ট করে। SDL_GetNumTouchFingers (SDLTouchID) কল করে J সংখ্যা দ্বারা জয়স্টিকের S সংখ্যা দ্বারা অক্ষের কাত রিপোর্ট করে। সংখ্যা 0 থেকে। ফলাফলটি পরিসরে 32768 থেকে 32767)। SDL_JoystickGetAxis (SDLJoystick [J S) কল করে সংযুক্ত জয়স্টিক সংখ্যা নির্দেশ করে। SDL_NumJoysticks কল করে মাউস পয়েন্টারকে x, y-এ অবস্থান করে। কার্সারের দৃশ্যমানতা সেট করে, এর জন্য: SDL_ENABLE দৃশ্যমান, SDL_DISABLE লুকানো, SDL_QUERY কার্সারের দৃশ্যমানতার বর্তমান অবস্থা পরীক্ষা করার জন্য। E-এর পরিবর্তে, SDL-এ সংজ্ঞায়িত সংশ্লিষ্ট ধ্রুবকের নাম দেওয়া উত্তম। সম্ভাব্য উইন্ডো ইভেন্ট: কেন্দ্র xs, ys এবং ব্যাসার্ধ r সহ একটি বৃত্ত আঁকে। এটির জন্য SDL_gfx লাইব্রেরির প্রয়োজন নেই, দ্রুত চলে, আরও স্থিতিশীল এবং এই লাইব্রেরির সাদৃশ্য পদ্ধতির চেয়ে আরও সঠিকভাবে আঁকে। কেন্দ্র xs, ys এবং ব্যাসার্ধ r সহ একটি বৃত্ত আঁকে। কোনো SDL_gfx লাইব্রেরির প্রয়োজন নেই। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} আদর্শ কাট নিম্নলিখিত পদ্ধতির মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়: {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} যাদুকররা প্রায়শই তাদের কৃতিত্ব সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন শারীরিক যন্ত্র এবং কৌশল ব্যবহার করে থাকে। * ক্লোজ আপ প্যাড: একটি ফেনা বা অনুভূত প্যাড, প্রায়ই একটি টেবিলের উপরে স্থাপন করা হয়। পারফর্মার তাদের পারফরম্যান্সের সময় এই প্যাডটিকে একটি ফোকাল পয়েন্ট হিসাবে ব্যবহার করে। প্যাডগুলি সাধারণত কালো বা লাল হয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ৫. ডান হাতে কার্ডের একটি প্যাকেট ফেলে দেওয়ার ক্রিয়াটি পুনরাবৃত্তি করুন। ৬. সমস্ত কার্ড ডান হাতে না হওয়া পর্যন্ত পুনরাবৃত্তি করুন * এলোমেলো করার সময় ডান তর্জনীটি ডেকের সামনে রাখুন * যতটা সম্ভব ডেকের পিছনে ডান ছোট (গোলাপী) আঙুল রাখুন * শুধুমাত্র অল্প পরিমাণে প্যাকেট এলোমেলো করে শুরু করুন (দুই বা তিনটির মতো) এবং তারপর ধীরে ধীরে বড় সংখ্যক প্যাকেট পর্যন্ত অগ্রসর হন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} একটি ডাবল লিফ্ট সম্পাদনের উদ্দেশ্য হল উপরের বা নীচের দুটি কার্ড শুধুমাত্র এককার্ড হিসেবে তুলে নেওয়া। ডাবল লিফ্ট করার জন্য, আপনার আঙ্গুলগুলি দিয়ে বাম হাতের তালুতে ডেকটি ধরে রাখুন এবং অন্য দিকে থাম্বটি রাখুন। আপনার বাম হাতের কনিষ্ঠ আঙুল বা আপনার বাম হাতের তর্জনী দিয়ে, আপনি এখন এই বিষয়ের জন্য দুটি উপরের বা নীচের দুটি কার্ড গুনতে পারেন৷ (সাধারণত গণনার জন্য কনিষ্ঠ আঙুল ব্যবহার করা সবচেয়ে ভাল এবং নিরাপদ।) এখন আপনার আঙ্গুলের টিপস জুড়ে ডেকটি বেভেল করুন বা আরও ভাল স্টিল করুন, উপরের বা নীচের দুটি কার্ডের মধ্যে সামান্য আঙ্গুলের টিপ বা বিচ্ছেদ পান (এগুলি গণনা করার পরে এইভাবে উপরের বা নীচের দুটি কার্ডকে ডেকের বাকি অংশ থেকে আলাদা করুন৷ আপনি এখন দুটি উপরের বা নীচের কার্ডগুলিতে সহজে প্রবেশ করতে পারবেন। আপনি এখন বাম বুড়ো আঙুল দিয়ে ডেকের জুড়ে দুটি কার্ডকে ডানদিকে স্লাইড করুন, যাতে আপনি এখন আপনার ডান হাতটি উপরের কোণে, ডান হাতের বুড়ো আঙুলের মধ্যে এবং নীচের তর্জনীটিকে শক্ত করে ধরে রাখতে পারেন, যাতে আপনি সঠিকভাবে একটি কার্ড হিসাবে তাদের বাছাই করতে পারেন। ডাবল-লিফ্ট হল একজন জাদুকরের হাতে একটি শক্তিশালী কৌশল। এমনকি দক্ষতার একটি পরিমার্জন দিয়েও সঞ্চালিত হলে, এটি সহজেই অলক্ষিত হয়ে যায় এমনকি কাছাকাছি পর্যন্ত! এটি সাধারণত দর্শকদের বোকা বানানোর জন্য ব্যবহৃত হয়, দ্বিতীয় কার্ডটিকে শীর্ষ কার্ড হিসাবে দেখিয়ে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} ==সাধারণ (বিস্তৃত প্রভাব কভার করে *জিন হুগার্ড এবং ফ্রেডরিক ব্রাউ দ্বারা রয়্যাল রোড টু কার্ড ম্যাজিক *রবার্তো জিওবি দ্বারা কার্ড কলেজ সিরিজ *জিন হুগার্ড এবং ফ্রেডরিক ব্রাউ দ্বারা বিশেষজ্ঞ কার্ড টেকনিক *ইজি টু মাস্টার কার্ড মিরাকেলস সিরিজ মাইকেল আম্মার *জে.বি. বোবো দ্বারা মডার্ন কয়েন ম্যাজিক *মাইকেল আম্মার দ্বারা ইজি টু মাস্টার মানি মিরাকল সিরিজ *টনি করিন্ডা দ্বারা ১৩ স্টেপস টু মেন্টিালিজম *রিচার্ড ওস্টারলিন্ডের ইজি টু মাস্টার মেন্টাল মিরাকেলস সিরিজ *রিচার্ড অস্টারলিন্ডের মাইন্ড মিস্ট্রিজ সিরিজ {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} উইকিবইের বইগুলো পাঠ্যপুস্তক এবং শেষ পর্যন্ত প্রথাগত মুদ্রিত পাঠ্যপুস্তকের একটি বিনামূল্যের মানসম্মত বিকল্প প্রদান করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সেইসব বিদ্যালয় এবং শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বড় সুযোগ যারা প্রথাগত পাঠ্যপুস্তক ক্রয় করতে পারে না। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে সারা বিশ্বের কিছু শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে উইকিবই মুদ্রণ করে ব্যবহার করেন। উইকিবইের বইগুলো সাধারণত নির্মাণাধীন অবস্থায় থাকে। বইগুলো কখনই "সম্পূর্ণ" হয় না। কারণ সেগুলো সর্বদা নবায়ন, উন্নত, প্রসারিত, পুনরায় সজ্জিত করা যায়। তবে আমাদের কিছু ভাল বই আছে। আমাদের বৈশিষ্ট্যযুক্ত বইগুলো যথেষ্ট ভাল, সেগুলো একটি শ্রেণীকক্ষে ব্যবহার করা উচিত। উইকিবইে শ্রেণীকক্ষে ব্যবহার করার জন্য একটি বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক খুঁজে পাওয়া একটি প্রথাগত বই প্রকাশকের কাছ থেকে ব্যবহার করার জন্য একটি বই খোঁজার প্রক্রিয়ার অনুরূপ। প্রথমত, ক্যাটালগ থেকে উপযুক্ত শিরোনাম খুঁজে বের করতে হবে। একবার পাওয়া গেলে, বইগুলো আপনার ক্লাস পরিকল্পনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা দেখতে, সেটা পড়তে এবং মূল্যায়ন করতে হবে। তারপর, শিক্ষার্থীদের জন্য বইটি সংগ্রহ করতে হবে। পরিপক্কতার উচ্চতর অবস্থায় থাকা বইগুলোর মুদ্রণযোগ্য সংস্করণ, পিডিএফ সংস্করণ বা সংগ্রহ থাকে। এই বৈশিষ্ট্যসহ বইগুলোর তালিকা বিভাগ:প্রিন্ট সংস্করণসহ বই বিভাগ:পিডিএফ সংস্করণসহ বই এবং শ্রেণী:সর্বজনীন সংগ্রহসহ বই এ থাকবে৷ একইভাবে উইকিবই স্ট্যাকস/বিভাগ পরিদর্শন করা আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট বিষয়ে যাবার অনুমতি দেবে। বেশিরভাগ তাক পৃষ্ঠাগুলোতে সেই শেল্ফের বইগুলির তালিকা থাকবে যা বৈশিষ্ট্যযুক্ত, বা আমাদের মানক বিন্যাসে মুদ্রণযোগ্য সংস্করণ রয়েছে৷ উইকিবইের একটি নতুন সফ্টওয়্যার বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার নাম "ফ্ল্যাগড রিভিশন" বা সংক্ষেপে "ফ্ল্যাগডরেভস"। ফ্ল্যাগডরেভস এক্সটেনশন ওয়েবসাইটের প্রতিটি পৃষ্ঠাকে এর বিষয়বস্তু, এর যথার্থতা এবং এর কভারেজের পরিপ্রেক্ষিতে মূল্যায়ন করার অনুমতি দেয়। একটি বই দেখার সময়, পৃষ্ঠাটি আগে রেট করা হয়েছে কি না তা দেখুন, এবং যদি এটি থাকে তবে অন্যান্য পর্যালোচনাকারীরা এটি সম্পর্কে কী ভাবেন তা দেখুন। স্পষ্টতই শিক্ষকদের মতামতগুলো অন্যান্য ব্যবহারকারীদের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হবে, তবে পর্যালোচনাগুলো পৃষ্ঠাগুলো সম্পর্কে অন্য লোকেরা কী ভাবছে এবং অন্যান্য লোকেরা কী বৈশিষ্ট্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে সে সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা দিতে পারে৷ যদি আপনি পারেন তাহলে বইটির মূল্যায়ন করার সময়, আপনার নিজে কয়েকটি পৃষ্ঠা পর্যালোচনা জমা দিন। আমরা পরবর্তী অধ্যায়ে পর্যালোচকদের অনুমতি এবং প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করব। এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতায় পর্যালোচনা, প্রশ্ন বা মন্তব্য নিয়ে লিখুন। এইভাবে, আপনি যে সমস্যাগুলো খুঁজে পান তা পরবর্তী সময়ে অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবক সম্পাদকদের দ্বারা সমাধান করা যেতে পারে। মনে রাখবেন, যে বইগুলো আপনার ব্যবহারের জন্য নিখুঁত নয় এখনও ভবিষ্যতে আপনার জন্য নিখুঁত হতে পারে, যদি আপনি পর্যালোচনা লিখতে, পরামর্শ পোস্ট করতে এবং নিজে নিজে কিছু সম্পাদনা করতে ইচ্ছুক হন। একবার আপনার শ্রেণীতে ব্যবহারের জন্য একটি বই বেছে নিলে, আপনার শিক্ষার্থীদের কাছে সেই বইটি বিতরণ করার জন্য আপনার একটি উপায়ের প্রয়োজন হবে। আপনি কেবল তাদের বইটির ইউআরএল দিতে পারেন, কিন্তু এটি একটি সহজ পদ্ধতি: বইটি প্রতিদিন পরিবর্তিত হতে পারে, যা আপনার পাঠ পরিকল্পনাগুলো অনুসরণ করা কঠিন করে তুলতে পারে। এছাড়াও, আপনার শিক্ষার্থীরা এমন পরিবর্তন করতে পারে যা বিষয়ের গুণমানকে প্রভাবিত করে এবং তা অন্যান্য শিক্ষার্থীরা দেখতে পারে। আপনাকে যা করতে হবে তা হল বইটির একটি স্থিতিশীল সংস্করণ পাওয়া যাতে আপনি এবং আপনার শ্রেণী নির্ভর করতে পারেন৷ এটি করার জন্য কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে: প্রথাগতভাবে, বইগুলো শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট উপায়ে লেখা তথ্যের স্থির উৎস যা আপনার শ্রেণীতে সমস্ত ছাত্রদের জন্য খুব সহায়ক নাও হতে পারে। একটি "অচল" বা "স্থির" বই থেকে শেখানোর পরিবর্তে, একটি ইন্টারেক্টিভ শেখার সংস্থান হিসেবে উইকিবই ব্যবহার করার কথা বিবেচনা করুন। ইন্টারেক্টিভ বই-লেখার প্রকল্পগুলো হোস্ট করতে বেশ কয়েকটি দল এবং শ্রেণী সফলভাবে উইকিবই ব্যবহার করেছে। এই শ্রেণীর প্রকল্পগুলো উইকিবইে খুব সাধারণ, এবং আমাদের সদস্যরা তাদের উৎসাহিত করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে। একটি শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যত শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য বই লিখতে পারে, তাই এটি জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। কেন একটি উইকিবই-ভিত্তিক প্রকল্প ব্যবহার করবেন উইকিবই অনেক কারণে শ্রেণী এবং দলীয় প্রকল্পের জন্য একটি খুব আকর্ষণীয় প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে: একটি প্রকল্প করা যতটা কঠিন শিক্ষার্থীদের করার জন্য একটি প্রকল্প বাছাই করা প্রায় ততটাই কঠিন । অনেক শিক্ষক একটি সম্পূর্ণ বই লেখা কতটা কঠিন হতে পারে তা অবমূল্যায়ন করেন। এটা বেশ কঠিন কাজ! শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের সাইটে অভ্যস্ত হতে কতটা সময় নেয় তা অবমূল্যায়ন করতে পারে। এমন একটি কাজ বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ যা শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ করতে সক্ষম হবে, যাতে শেষ পর্যন্ত তাদের জন্য কৃতিত্বের প্রকৃত অনুভূতি থাকে। এখানে কিছু প্রস্তাবনা দেওয়া হল: # একটি ভুলে যাওয়া বই গ্রহণ করুন: এমন একটি বই খুঁজুন যা অপ্রকাশিত হয়েছে এবং এতে নতুন জীবন দেওয়ার চেষ্টা করুন। বিদ্যমান উপকরণের গুণমান মূল্যায়ন করুন এবং শূন্যস্থান পূরণ করতে আপনারা নিজেরা লিখুন। # একটি নতুন বই তৈরি করুন: এটি করা সবচেয়ে কঠিন কাজ। এমন একটি বিষয় বেছে নিন যার উপর উইকিবইে কোনো বিদ্যমান বই নেই এবং সেটি লিখুন। এটির পরিকল্পনা সঠিকভাবে নিশ্চিত করুন এবং আমাদের সেরা কিছু অনুশীলন অনুসরণ করার চেষ্টা করুন। আপনার যদি সাহায্য বা ইনপুটের প্রয়োজন হয়, আমাদের স্বেচ্ছাসেবকদের দল সবসময় সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত। আপনি যেভাবে একটি প্রকল্প পরিচালনা করেন তা উল্লেখযোগ্যভাবে এর সাফল্যকে প্রভাবিত করতে পারে। এখানে বিবেচনা করার জন্য কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে: ;প্রতিটি শিক্ষার্থী একটি অধ্যায় লেখে: এই পদ্ধতিতে, আপনি দেখতে পাবেন যে, দলগুলো তাদের বিষয়বস্তুতে না পৌঁছানো পর্যন্ত কাজ করছে না। বইয়ের শেষের দলগুলো শুরুর দলের তুলনায় কম কাজ করে। ;সবাই একসাথে একটি অধ্যায় লেখে: এইভাবে, আপনি আপনার পুরো ক্লাসটি সাম্প্রতিক আলোচিত উপাদানের উপর কাজ করতে পারেন। যাইহোক, একটি একক পৃষ্ঠায় অনেক হাত কাজ করে, তাই আপনি সম্পাদনা দ্বন্দ্বের ঝুঁকিতে থাকেন। এছাড়াও, কিছু ছাত্র পিছিয়ে পড়তে পারে কারণ তারা পর্যাপ্ত অনন্য কাজ খুঁজে পায় না যা অন্য ছাত্ররা প্রথমে করে ফেলে নাই। ;সবাই একটি বৈশিষ্ট্য লেখে: প্রতিটি শিক্ষার্থী একটি পৃষ্ঠার একটি পৃথক বৈশিষ্ট্য লেখে, পুরো ক্লাস একসাথে একটি একক পৃষ্ঠায় কাজ করে। একটি বৈশিষ্ট্য একটি উদাহরণ, বা একটি বিভাগ, বা একটি টেবিল, ইত্যাদি হতে পারে। প্রতিটি ছাত্র/দলের একটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য আছে, কিন্তু কাজগুলো ভিন্ন ভিন্ন হবে। ;শিক্ষার্থীরা লেখে এবং পর্যালোচনা করে: শিক্ষার্থীদের ওপর নির্দিষ্ট পৃষ্ঠা বা নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য লেখার দায়িত্বে থাকে, কিন্তু অন্যান্য শিক্ষার্থীদের কাজ হিসেবে পর্যালোচনা করারও দায়িত্বে থাকে। এটি যোগাযোগের প্রচারে সহায়তা করে এবং উৎপাদিত বইয়ের সামগ্রিক গুণমান বৃদ্ধি করে। শিক্ষার্থীরা পর্যালোচনা করতে বেশি সময় ব্যয় করে এবং লেখার জন্য কম সময় ব্যয় করে, যা শেষ পর্যন্ত উৎপন্ন উপাদানের পরিমাণ কমাতে পারে। এখানে কিছু বিবিধ পরামর্শ রয়েছে: # নিশ্চিত করুন যে সমস্ত গ্রুপ লেখার প্রক্রিয়া অনুসরণ করে: পরিকল্পনা তৈরি করুন, উপাদানের খসড়া তৈরি করুন, সম্পাদনা করুন এবং সংশোধন করুন। প্রাথমিক খসড়া তৈরির পর সম্পূর্ণ প্রকল্প জুড়ে সম্পাদনা এবং সংশোধন চলতে পারে। # সম্পাদনা সারাংশ ব্যবহার করুন: প্রতিটি সম্পাদনার একটি বিবরণ থাকা উচিত। আপনি কী সম্পাদনা করেছেন? আপনি কত সম্পাদনা করেছেন? আপনি কী নতুন বিষয়বস্তু লিখেছেন যা পর্যালোচনা করা দরকার, নাকি আপনি বিদ্যমান সামগ্রী পর্যালোচনা করেছেন? {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} পাঠ্যপুস্তক পড়া এবং বক্তৃতা শোনার সময় নোট নেওয়া অত্যাবশ্যক। বিভিন্ন উদ্দেশ্য নোট নেওয়া হতে পারে। এর মধ্যে সবেচয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ কারণটি হল পরবর্তীতে তা পুনঃমূল্যায়নের জন্য ব্যবহার করা যাবে। নোট নেওয়ার আসল কারণ হল আপনার মস্তিষ্কে বিষয়বস্তুটিকে আটকে রাখা। নোট নেওয়ার মাধ্যমে, আপনি সক্রিয়ভাবে আপনার মস্তিষ্ককে প্রক্রিয়াটিতে নিযুক্ত করছেন এবং এটি আপনাকে জাগ্রত রাখতে সাহায্য করে। # চুম্বক শব্দগুলো বের করুন কেবল মূল শব্দ, বাক্যাংশ এবং ধারণাগুলোর নোট তৈরি করুন। # সারসংক্ষেপ চুম্বক শব্দগুলোর সারাংশ তৈরি করুন। # পুনঃস্থাপন শব্দগুলো লেখার সময় আপনার নিজের মত শব্দ ব্যবহার করুন। এটি করার মাধ্যমে আপনি দ্বিতীয়বার বিষয়টি সম্পর্কে চিন্তা করবেন। # পুনঃমূল্যায়ন সর্বদা পুনঃমূল্যায়ন করুন। সর্বদা পুনঃমূল্যায়ন করুন। সর্বদা পুনঃমূল্যায়ন করুন। বুঝেছেন? এখন এটি আবার পড়ুন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) সম্প্রদায় ব্যবহারকারীর মনোনয়ন নিয়ে আলোচনা করবে, এবং যদি লোকেরা সম্মত হয়, তবে সেই ব্যবহারকারীকে প্রয়োজনীয় অনুমতি দিয়ে দেওয়া হবে। আমদানিকারক পর্যালোচক আপলোডার প্রশাসক আমলা এবং ব্যবহারকারী যাচাই সহ বিভিন্ন ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন ধরনের অনুমতি দেওয়া যায়। ;মোছা এবং মুছে ফেলা জিনিস পুনরুদ্ধার: শুধুমাত্র একজন প্রশাসক একটি পৃষ্ঠা মুছে ফেলতে পারেন, এবং শুধুমাত্র একজন প্রশাসক মুছে ফেলা পৃষ্ঠাগুলো দেখতে এবং পুনরুদ্ধার করতে পারেন৷ পৃষ্ঠাগুলো মুছে ফেলা খুব খারাপ হতে পারে এবং তা লেখকের অনুভূতিতে আঘাত করতে পারে, তাই তাড়াহুড়ো করা উচিত নয়। ;ব্যবহারকারীদের নিষিদ্ধ করা: কিছু ব্যবহারকারী শুধু সমস্যা সৃষ্টি করে, এবং একজন প্রশাসক এই ব্যবহারকারীদের সম্পাদনা থেকে নিষিদ্ধ করতে পারেন। এটি একটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা আমাদের সম্পাদক এবং লেখকদের কঠোর পরিশ্রমকে ধ্বংস করা ও নষ্ট করা প্রতিরোধে সহায়তা করে। ;সুরক্ষা এবং অরক্ষিত: উইকিবুকে পৃষ্ঠা সুরক্ষা খুব কম ব্যবহার করা হয়। প্রশাসকরা একটি সম্পাদনা যুদ্ধ বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়া হিসেবে একটি নির্দিষ্ট পৃষ্ঠা বা পৃষ্ঠাগুলোকে সম্পাদনা করতে, সরাতে বা তৈরি করতে পারার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করতে বিভিন্ন পৃষ্ঠা সুরক্ষা বিকল্প এটি ব্যবহার করতে পারে। একটি অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করার মাধ্যমে, আপনি নিজের সম্পর্কে সংবেদনশীল তথ্য, যেমন আপনার আইপি ঠিকানা, সর্বজনীনভাবে প্রদর্শিত হওয়া থেকে রক্ষা করেন। যাইহোক, আপনার আইপি ঠিকানা এবং আপনার ইন্টারনেট সংযোগ সম্পর্কে অন্যান্য তথ্য পরীক্ষা করার জন্য ব্যবহারকারী যাচাই-এর কাছে বিশেষ সরঞ্জাম রয়েছে৷ একজন ব্যবহারকারী যাচাই শুধুমাত্র এই তথ্য চেক করে যখন সকপাপেট্রি বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের সমস্যা থাকে। স্থানীয় নীতির পাশাপাশি, ব্যবহারকারী যাচাই উইকিমিডিয়া গোপনীয়তা নীতির দ্বারাও আবদ্ধ। সরঞ্জামের অপব্যবহার এবং এখানে ব্যবহারকারীদের সম্পর্কে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা উইকিতে এবং এর বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহারকারী যাচাই-এর জন্য গুরুতর পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। ব্যবহারকারী যাচাইরা প্রায়ই এমন সমস্যা তৈরি করে যা অনেক উইকিকে প্রভাবিত করে, কারণ একাধিক-ব্যবহারকারী অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের আক্রমণের মতো জিনিসগুলো সাধারণত একাধিক প্রকল্পে ছড়িয়ে পড়ে। প্রশাসক এবং আমলাদের তাদের অতিরিক্ত অনুমতির কারণে কোনো অতিরিক্ত কর্তৃত্ব নেই, তবে তাদের মধ্যে অনেকেই সম্প্রদায়ের আলোচনায় অনানুষ্ঠানিক নেতৃত্বের ভূমিকা গ্রহণ করে। প্রশাসকরা সাধারণত দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহারকারী ছিলেন এবং সাধারণত প্রকল্পের কাজ সম্পর্কে প্রচুর অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান অর্জন করেছেন। এটি বিশেষ করে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে সত্য। তারা জ্ঞানী, সহায়ক এবং অভিজ্ঞ না হলে, এই ব্যবহারকারীদের প্রশাসক হিসেবে উন্নীত করা হত না। এছাড়াও, যে ব্যবহারকারীরা এই গুণাবলী প্রদর্শন করে তারা সাধারণত প্রশাসক হওয়ার জন্য তাদের সহ-ব্যবহারকারীদের দ্বারা মনোনীত হয়। প্রশাসকরা প্রায়শই অনুভব করতে পারেন যে নেতৃত্বের ভূমিকায় কাজ করা তাদের "দায়িত্ব" এবং তারা এটিও দেখে যে অন্যান্য ব্যবহারকারীরা সাহায্য এবং নির্দেশনার জন্য তাদের কাছেই যান। কোনো প্রশাসক মনোনয়ন গ্রহণ করার আগে ব্যবহারকারীদের এই অতিরিক্ত চাপ এবং দায়িত্বের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। উইকিবুক সম্প্রদায়টি বিশাল এবং বৈচিত্র্যময়, তবে একই সাথে এটি উইকিপিডিয়ার তুলনায় তুলনামূলকভাবে ছোট। এটা মনে রাখা জরুরী যে অনেক উইকিবুকিয়ানকে প্রতিদিন পাওয়া যায় না, এবং অনেক উইকিবুকিয়ান এখানে স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব থেকে অল্প বিরতি বা এমনকি দীর্ঘ বিরতি নেয়। এই কারণে, এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আলোচনার জন্য সম্প্রদায়ের অবদান প্রয়োজন, যেমন WB:RFP বা WB:RFD অন্তত এক বা দুই সপ্তাহ চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। আরও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত, যেমন সাইটের নীতি পরিবর্তনের বিষয়ে আলোচনা, পর্যাপ্ত সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করার জন্য, আরও বেশি দিন খোলা থাকার অনুমতি দেওয়া উচিত। ন্যূনতম দৈর্ঘ্যের প্রয়োজনীয় সময় সম্পর্কে কোনো কঠোর এবং দ্রুত নিয়ম নেই, তাই সম্প্রদায়ের সদস্যদের রায়ের উপর নির্ভর করা হয় জিনিসগুলোকে মসৃণভাবে চলমান রাখার জন্য। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর সুস্পষ্ট এবং দ্ব্যর্থহীন সেগুলোকে খুব বেশি দিন খোলা রাখার দরকার নেই। জটিল এবং বহুমুখী আলোচনার জন্য আরও বেশি ব্যবহারকারীর অবদান প্রয়োজন এবং তাই দীর্ঘ সময়ের জন্য খোলা থাকা উচিত। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার ক্ষেত্রে, আরও দৃষ্টিভঙ্গি একটি আরও ব্যাপক এবং কার্যকর সমাধান তৈরি করতে সহায়তা করে। উইকিবুকিয়ানরাও স্বেচ্ছাসেবক এবং এমন কিছুই নেই যা একজন স্বেচ্ছাসেবকের "অবশ্যই" করা উচিত। প্রশাসকসহ উইকিবুকিয়ানদের এমন কিছু করার জন্য প্রয়োজনীয় নয় যা তারা করতে চায় না: সম্পাদকদেরকে এমন সম্পাদনা করতে বাধ্য করা যাবে না যা তারা করতে চায় না, প্রশাসকদের এমন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করা যাবে না যা তারা সম্মত নয় ইত্যাদি। সমস্ত উইকিবুকিয়ানদের সাথে যথাযথ সম্মানের সাথে আচরণ করা গুরুত্বপূর্ণ, এবং তাদের সাথে মূল্যবান সম্পদের মতো আচরণ করা উচিত এবং দাস বা চাকরের মত নয়। উইকিবুক-এর একটি সাধারণ নিয়ম হল যে শুধুমাত্র সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিরাই সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, শুধুমাত্র একজন প্রশাসক একটি পৃষ্ঠা মুছে ফেলার জন্য বাছাই করতে পারেন৷ শুধুমাত্র একজন আমলা একজন নতুন অ্যাডমিনকে অনুমোদন করতে বা ব্যবহারকারীর নাম পরিবর্তন করতে পারেন। শুধুমাত্র একজন ব্যবহারকারী যাচাই একজন ব্যবহারকারীর উপর একটি যাচাই সম্পাদন করতে ও বেছে নিতে পারেন। সম্প্রদায়ের বাকিরা যাই চাযক না কেন কাউকে এমন কিছু করতে "বাধ্য" করা যাবে না যা তারা করতে চায় না। আমরা যখন পরবর্তী কয়েকটি পৃষ্ঠায় অনেক প্রশাসকের ভূমিকা সম্পর্কে কথা বলতে শুরু করব, তখন আমরা অনেক বাক্যাংশ ব্যবহার করব যেমন একজন প্রশাসকের বিবেচনার ভিত্তিতে বা "যদি একজন প্রশাসক পছন্দ করেন । এগুলো নিয়ম নয়, এবং এগুলো সত্যিই পরামর্শও নয়৷ অন্যান্য উইকিবুক ব্যবহারকারীদের মতো প্রশাসকদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় তাদের সর্বোত্তম বিচার ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা হয় এবং সর্বোত্তম রায় জোর করে বা পূর্বেই নির্ধারণ করা যায় না। [[WB:RFP এ সম্ভাব্য প্রশাসক মনোনীত করা যেতে পারে। সেই মনোনয়নটি স্ব-মনোনয়নও হতে পারে (একটি "অনুরোধ যদি ব্যবহারকারী এতটা প্রবণ হয়। যদি এটি একটি স্ব-মনোনয়ন না হয়ে থাকে, তবে প্রার্থীকে অবশ্যই কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার আগে মনোনয়ন গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করতে হবে। আপনি যখন একজন ব্যক্তিকে একটি নতুন অনুমতির জন্য মনোনীত করেন, তখন তাদের এটি সম্পর্কে জানানোর জন্য এবং তাদের গ্রহণযোগ্যতার জন্য অনুরোধ জানানোর জন্য একটি নোটিশ পাঠানো হল একটি সাধারণ ভদ্রতা। একটি আরএফপি আলোচনায় উইকিবুকিয়ানরা সাধারণত সমর্থন এবং বিরোধিতা চিহ্ন ব্যবহার করে একটি অনুমোদন/অস্বীকৃতির অবস্থান দেওয়ার প্রবণতা দেখায়। কিছু উইকিবুকিয়ান এইভাবে খালি ভোট দেবেন, অন্যরা এই বিষয়ে তাদের মতামত ব্যাখ্যা করে চিন্তাশীল মন্তব্য লিখবেন। বিভিন্ন প্রশাসক এবং আমলাদের বিভিন্ন শৈলী থাকে যখন সম্প্রদায়ের ঐকমত্য ব্যাখ্যা করার এবং একটি রেজোলিউশন নির্ধারণের ক্ষেত্র আসে। এটি খুব কমই ঘটে যে এই আলোচনাগুলো একটি সাধারণ ভোটের দ্বারা নির্ধারিত হয়, তবে এটি ভুল নয় যদি ভোট গণনাকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রভাবক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। প্রশাসক এবং আমলারা প্রত্যেকে সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণের বিভিন্ন স্তর, বিরোধী ভোট/মন্তব্যের বিপরীতে সমর্থনের বিভিন্ন প্রান্তিকতা এবং এমনকি অন্যান্য অতিরিক্ত কারণগুলো দেখতে পছন্দ করবেন। যদিও এটি সবসময় উৎসাহিত করা হয় না, প্রশাসক এবং আমলাদেরকে প্রকল্পের ভালোর জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়, যদিও সেই সিদ্ধান্তগুলো আসলে সম্প্রদায়ের মতামতের বিরোধিতা করে। একজন ভাল এবং বিজ্ঞ প্রশাসক বুঝতে পারবেন যে এই ধরনের সতর্কতা সাধারণত একটি ভাল জিনিস নয়, কারণ এটি অনেক ভাল উইকিবুকিয়ানদের মতামতকে উপেক্ষা করে এবং এটি অনেক লোককে বিরক্ত করতে পারে। একজন বিদ্যমান প্রশাসককে বিভিন্ন কারণে প্রশাসক-বাতিলের প্রশাসক বাতিলকরণ জন্য মনোনীত করা হতে পারে। প্রশাসক অবস্থা বাতিলের জন্য একজন প্রশাসককে মনোনীত করা হয় যখন সেই প্রশাসক কোনো কারণে এটির যোগ্য না হন তখন এটি একটি অত্যন্ত অসভ্য এবং নির্দয় কাজ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে, তাই আপনি যদি এই ধরনের মনোনয়ন করেন তবে বিষয়টি নিয়ে তর্ক করার জন্য প্রস্তুত থাকুন৷ প্রশাসক-বাতিলের জন্য একজন প্রশাসক মনোনীত করার কিছু কারণ (বা আমলাতন্ত্রের-বাতিলের জন্য আমলা ইত্যাদি) নিম্নরূপ: # প্রদত্ত সরঞ্জামগুলোর পরিষ্কার অপব্যবহার # দীর্ঘ সময়ের জন্য নিষ্ক্রিয়তা # আপত্তিজনক বা ব্যাঘাতমূলক আচরণ, হয়রানি, ব্যক্তিগত অপমান বা অন্য কোনো ধরনের নেতিবাচক আচরণ নতুন প্রশাসকদের জন্য যাচাইকরণ এবং আলোচনার প্রক্রিয়াগুলো সাধারণত খুব বেশি ঝামেলার হয় না, এবং যারা যারা পদোন্নতি পান তারা ঠাণ্ডা-মস্তিষ্কের এবং বিশ্বাসযোগ্য হয়ে থাকে। এটাও লক্ষণীয় যে সমস্ত মানুষ ভুল করে, এবং প্রতিটি ত্রুটি এবং প্রতিটি ভুলের জন্য প্রশাসকত্ব প্রত্যাহার করা হবে না। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৭ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) এই পাতায় কিছু সংক্ষিপ্ত কৌশলের মাধ্যমে একটি বেতার নেটওয়ার্ক (wireless network) সুরক্ষিত করার বিবরণ দেওয়া আছে। সাধারণত, বেশিরভাগ অ্যাক্সেস পয়েন্টগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের এসএসআইডি সম্প্রচার করে যাতে নেটওয়ার্ক আরও সহজে সনাক্ত এবং কনফিগার করা যায়। উদাহরণস্বরূপ অনেক Linksys-এর পণ্যের জন্য পূর্বনির্ধারিত এসএসআইডি হল linksys''। *আপনার ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সেট আপ করার সময় আপনার প্রথম জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল ডিফল্ট এসএসআইডি পরিবর্তন করা যা প্রস্তুতকারী সেট করে তা বোঝা সহজ এবং আপনাকে সনাক্ত করা সহজ (যেমন, আপনার স্থানের ঠিকানা)। আধুনিক রাউটারগুলির সাথে সাধারণত অন্তর্ভুক্ত আরেকটি নিরাপত্তা ধারণা বৈশিষ্ট্য হল ম্যাক এড্রেস ফিল্টারিং। মূল ধারণা হল পরিচালনাকারী স্পষ্টভাবে ওয়্যারলেস ল্যান-এর সাথে সংযোগ করার জন্য অনুমোদিত সমস্ত ম্যাক এড্রেস তালিকাভুক্ত করে। তাত্ত্বিকভাবে একটি দুর্দান্ত ধারণা: কারণ সমস্ত ম্যাক এড্রেস মান অনুসারে বিশ্বব্যাপী একক বলে মনে করা হয়৷ এই সমস্ত ঠিকানাগুলি খুঁজে পেতে একজনকে কিছুটা ঝামেলার মধ্য দিয়ে যেতে হবে, তবে এটি একবার যুক্ত করতে হবে। এটি এমন একটি সিস্টেম যা খুব কম মনোযোগের প্রয়োজন। দুর্ভাগ্যবশত, শুধুমাত্র ম্যাক এড্রেস করা একটি নেটওয়ার্কে বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে। প্রাথমিক সমস্যা হল, যে নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক সম্পূর্ণরূপে এনক্রিপ্টেড থাকে না। যেকোন পাসওয়ার্ড, ই-মেইল বা অন্যান্য সংবেদনশীল তথ্য সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কারভাবে পাঠানো হয়, এইভাবে এটিকে স্নুপসের (snoop) সবচেয়ে সারসরির (cursory) জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। এছাড়াও, সাধারণ সিস্টেম রেজিস্ট্রি পরিবর্তনের মাধ্যমে একটি নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টারের ম্যাক এড্রেস পরিবর্তন করা খুব সহজ (অন্তত, উইন্ডোজ এক্সপিতে)। আসল কিকার হল, নেটওয়ার্কের যে কোনও প্যাকেট যা রাউটার থেকে সম্প্রচার নয় তাতে একটি কম্পিউটারের ম্যাক এড্রেস থাকে যা এটির সাথে যোগাযোগ করতে পারে! আবার, খুব সারসরি স্নিফিংয়ের মাধ্যমে, আক্রমণকারীর পক্ষে ম্যাক এড্রেস গুলির একটি তালিকা তৈরি করা সহজে সম্ভব যা রাউটারের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, তারপরে কেবলমাত্র তার অ্যাডাপ্টারের ম্যাক এড্রেস এমন একটির সাথে মেলে পরিবর্তন করে যা বর্তমানে ব্যবহার হচ্ছে না। ওয়াইফাই নেটওয়ার্কগুলির Encryption এর জন্য দুটি প্রধান মান রয়েছে। ১. WEP এবং ২. WPA। WEP মানে তারযুক্ত সমতুল্য গোপনীয়তা। WEP Encryption মানগুলোর মাঝে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি ৪০ বিট এবং ১০৪ বিটের লম্বা Key সমর্থন করে। WEP এর কিছু প্রধান নিরাপত্তা ত্রুটি রয়েছে: *এটি RC4 সাইফার ব্যবহার করে *WEP ব্যবহার করে এমন একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক অক্রিয়ভাবে ভাঙ্গতে পারে WEP এড়ানো উচিত যদি না এটি একমাত্র উপায় হয়ে থাকে। এটি ক্র্যাকারগুলির বিরুদ্ধে অপর্যাপ্ত সুরক্ষা প্রদান করে এবং নিরাপত্তার একটি মিথ্যা ধারণা প্রদান করে। WEP ব্যবহার করার সময়, নেটওয়ার্ক Key নিয়মিতভাবে পরিবর্তন করা উচিত। WPA-Enterprise প্রতিটি ওয়্যারলেস ব্যবহারকারীর কাছে Key বিতরণ করতে একটি প্রমাণীকরণ বা যাচাইকরণ সার্ভার ব্যবহার করে। এটি বাস্তবায়ন করা ব্যয়বহুল হতে পারে এবং বাড়ি বা ছোট অফিসের জন্য প্রয়োজনীয় নাও হতে পারে। WPA-PSK এর অর্থ হল Wi-Fi সুরক্ষিত প্রবেশ প্রিশেয়ারড কী (Preshared Key)। এটি আরও জটিল এবং ব্যয়বহুল WPA-Enterprise প্রোটোকলের একটি সরলীকৃত সংস্করণ। WPA-PSK একটি পাসফ্রেজ (passphrase) ৬৩ অক্ষর পর্যন্ত নির্দিষ্ট করার অনুমতি দেয়, যা একজন ব্যবহারকারীকে একটি নেটওয়ার্কে সংযোগ করার আগে অবশ্যই প্রদান করতে হবে। পাসফ্রেজটি (passphrase) ন্যূনতম ১৪ টি এলোমেলো অক্ষর বা ২০ টির বেশি গোছানো অক্ষর হওয়া উচিত। এটি WEP এর উপর বেশ কিছু বড় উন্নতি প্রদান করে। এটি প্রতিটি ব্যবহারকারীর কাছে পাসফ্রেজের (passphrase) উপর ভিত্তি করে Key গুলি বিতরণ করতে Temporal Key Integrity Protocol (TKIP) নামে একটি সিস্টেম ব্যবহার করে এবং এই Key গুলি একটি নির্দিষ্ট ব্যবধানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়। WPA এর একটি উন্নত এবং আরও শক্তিশালী সংস্করণ। Encryption এর এই ফর্মটি Encryption এর AES (উন্নতমানের Encryption) ফর্মের উপর ভিত্তি করে। আসল WPA encryption পদ্ধতির চেয়ে এটি ভাঙা আরও কঠিন। আবার এটি Enterprise এবং PreShared Key সংস্করণে উপলব্ধ। WPA এবং WPA2 একটি "পাসফ্রেজ (passphrase Pre Shared Key বা PSK নামেও পরিচিত) এর উপর নির্ভর করে। অন্য যে কোন মত, এর শক্তি প্রায় সম্পূর্ণরূপে তার জটিলতার উপর নির্ভর করে। ভাল WPA পাসফ্রেজগুলি (passphrase) অন্যান্য পাসওয়ার্ডের তুলনায় দীর্ঘ এবং অত্যন্ত বিভ্রান্তিকর হওয়া উচিত। আপনার পাসফ্রেজ (passphrase) যত বেশি অর্থহীন, তত ভাল। প্রকৃত শব্দগুলি সুপারিশ করা হয় না, যদি না একটি খুব দীর্ঘ বাক্যে থাকে। উদাহরন স্বরূপ, সবচেয়ে বেশি নিরাপদ পাসফ্রেজ (passphrase) অবশেষে, মনে রাখবেন যে আপনাকে সম্ভবত এটি শুধুমাত্র একবার প্রবেশ করাতে হবে (যখন আপনি প্রথম আপনার নেটওয়ার্ক এবং কম্পিউটার সেট আপ করেন যাতে আপনি এটিকে সত্যিই শক্তিশালী করতে পারেন এবং এটি মনে রাখার পরিবর্তে এটি লিখে রাখতে পারেন। শুধু নিশ্চিত করুন যে আপনি কাগজটি হারাবেন না, তবে এটি কোথাও নিরাপদ রাখুন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} মধ্যযুগ খ্রিস্টীয় ৫ম থেকে ১৫শ শতক পর্যন্ত প্রায় স্থায়ী হয়েছিল। এটি ৪৭৬ খ্রিস্টাব্দে রোমের পতন বা ৫০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে শুরু হয় বলে মনে করা হয়। এর শুরুটি শেষের দিকের প্রাচীনত্বের সাথে একীভূত করে (প্রায় ৩য় থেকে ৭ম শতাব্দী খ্রিস্টাব্দ ধ্রুপদী প্রাচীনত্বের শেষ সময়কাল। এটি ইতিহাসের আধুনিক যুগের সাথে শেষ হয়েছিল, যা ১৫০০ সালে শুরু হয়েছিল, বা ১৪৫৩ সালে কনস্টান্টিনোপলের পতনের সাথে। 'মিডিয়াম এভম লাতিন ভাষায় মধ্যবয়সের জন্য মধ্যযুগীয়' শব্দটির জন্ম দেয়। এটাকে এভাবে বিভক্ত করা যেতে পারে: প্রারম্ভিক মধ্যযুগ যা প্রায় ৫০০-১০০০ খ্রিস্টাব্দ ছিল, এবং কখনও কখনও একে "অন্ধকার যুগ" হিসাবে উল্লেখ করা হয়, যদিও এটি বিতর্কিত। এটি ছিল নতুন সাম্রাজ্য নির্মাণের সময়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে ছিল ফ্রান্সিয়া (ফ্রাঙ্কিশ সাম্রাজ্য)। ইসলামের উত্থান বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা সৃষ্টি করেছিল এবং শীঘ্রই আইবেরিয়া জয়ী হয়। উচ্চ মধ্যযুগে যা প্রায় ১০০০-১৩০০ খ্রিস্টাব্দ, বা ১০০০-১২৫০ খ্রিস্টাব্দে ছিল। ইংল্যান্ডের নরম্যান বিজয়ের পর, ইংরেজ প্ল্যান্টেজনেট রাজবংশ ফ্রান্সের জন্য ফরাসি রাজাদের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল। রোমান সাম্রাজ্য একটি শক্তিশালী জার্মানীয় সাম্রাজ্য হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ক্রুসেডের সাথে ধর্মীয় অস্থিরতা ছিল, এবং বিভেদের সাথে ক্যাথলিক এবং অর্থোডক্স গির্জাগুলি পৃথক হয়ে যায়। শেষ মধ্যযুগ প্রায় ১৩০০-১৫০০ বা ১২৫০-১৫০০ খ্রিস্টাব্দের কাছাকাছি ছিল। মধ্যযুগের সংকট ছিল দুর্ভিক্ষ, প্লেগ, কৃষক বিদ্রোহ এবং যুদ্ধের একটি সিরিজ, যা ইউরোপীয় জনসংখ্যাকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। এটি অটোমান সাম্রাজ্যের উত্থানের সময়ও ছিল, যারা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যকে উৎখাত করবে এবং বলকানদের উপর আধিপত্য বিস্তার করবে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} আপনি এখানে পড়তে পারেন, তবে আপনি যদি চান তবে সাহায্য করার ক্ষমতাও আপনার আছে। লেখকরা নিখুঁত নয়, এবং কখনও কখনও যখন একটি পৃষ্ঠা লেখা হয় তখন এতে ছোট বানান এবং ব্যাকরণের ত্রুটি থাকে। আপনি যদি চান তবে আপনি সর্বদা ত্রুটি সম্পর্কে অন্য লোকেদের সতর্ক করতে পারেন, তবে সাধারণত এটি নিজেই ঠিক করা সহজ। আপনি যদি নিজেকে প্রায়ই ত্রুটিগুলি সংশোধন করতে দেখেন, তবে কীভাবে আরও দক্ষতার সাথে জিনিসগুলি ঠিক করা যায় তা শিখতে আপনাকে সম্ভবত উইকিবই সম্পাদক বিভাগে অগ্রসর হতে হবে। উইকিগুলি সাধারণ মুদ্রিত বইগুলির মতো স্থির এবং অপরিবর্তনীয় নয়: সেগুলো ইন্টারেক্টিভ এবং গতিশীল। যে কেউ এগুলি যে কোনও সময় পরিবর্তন করতে পারে, এমনকি আপনিও''। এই ধারণাটি অনেক লোকের কাছে খুব নতুন হতে পারে, তাই এই অধ্যায়টি ধীরে ধীরে এটির পরিচিতি হিসাবে কাজ করবে। # শুধুমাত্র সেই বিভাগটি সম্পাদনা করার জন্য একটি শিরোনামের পাশে সম্পাদনা লিঙ্কটি ক্লিক করুন। উপরের "সম্পাদনা করুন" ট্যাবটি আপনাকে একবারে পুরো পৃষ্ঠাটি সম্পাদনা করতে দেয়। যদি পৃষ্ঠাটি খুব বড় হয় তবে উইকিটেক্সটে একটি মাত্র ভুল খুঁজে পাওয়া কঠিন হতে পারে। আপনি যদি কেবল একটি বিভাগ সম্পাদনা করেন তবে, দেখার জন্য কম এবং পৃথক শব্দ বা বাক্যগুলি খুঁজে পাওয়া সহজ হবে। # ছোট থেকেই শুরু! এখানে একটি মূল্যবান সাহায্যকারী হতে আপনাকে একটি সম্পূর্ণ অধ্যায় বা প্রবন্ধ প্রকাশ করার দরকার নেই, প্রতিটি একক সামান্য সংশোধন গণনা করা হয়। একটি ভুল বানান শব্দ, বা একটি ভুল কমা ঠিক করুন। প্রতিটি ত্রুটি যা আপনি ঠিক করেন তা আপনার নিজের জন্য এবং আমাদের অন্যান্য পাঠকদের জন্যও বইটির গুণমানকে উন্নত করে৷ এখানে উইকিবইয়ে অনেকগুলো বই বা পাতা পড়েছেন? আপনি পাতাগুলো পর্যালোচনা করার জন্য আগ্রহী হতে পারেন। একজন পর্যালোচক হওয়ার জন্য WB:RFA এ একটি বার্তা দিন (নীচের এই সম্পর্কে বিস্তারিত দেখুন) একজন "সম্পাদক" হওয়ার জন্য জিজ্ঞাসা করুন। তারপরে, আপনি পৃষ্ঠাগুলি পর্যালোচনা করতে সক্ষম হবেন। পরবর্তী অধ্যায়ে পৃষ্ঠাগুলি পর্যালোচনা করা নিয়ে আলোচনা করা হবে। আপনি যদি কোনও পৃষ্ঠা সম্পর্কে কোনও সমস্যা উত্থাপন করতে চান এবং একটি সম্ভাব্য উপায় সম্পর্কে আলোচনা শুরু করার চেষ্টা করেন, বা যদি আপনি এমন কিছু দেখেন যা পরিবর্তন করা দরকার তবে আপনি কীভাবে এটি নিজে করবেন তা জানেন না, তবে দুটি সম্ভাব্য বিকল্প রয়েছে: # পৃষ্ঠার আলোচনা পাতায় একটি মন্তব্য রাখুন। যা আপনি বলতে চান তার একটি শিরোনাম তৈরি করুন, সংক্ষেপে সমস্যাটি কী, এবং তারপরে সমস্যা এবং সম্ভাব্য সমাধানগুলি বর্ণনা করুন (যদি থাকে)। অন্যান্য ব্যবহারকারীরা এই আলোচনাটি দেখতে পাবেন এবং একটি সমাধান খুঁজে পেতে এটি নিয়ে আলোচনা করবেন। আপনি কেন অন্য উইকিবই সম্পাদকদের সাথে যোগাযোগ করতে চান তার অনেক কারণ রয়েছে: তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য তাদের প্রশংসা করা, সাহায্য বা নির্দেশিকা জিজ্ঞাসা করা, সহায়ক পরামর্শ দেওয়া, একটি বই বা একটি পৃষ্ঠা সম্পর্কে ধারনা নিয়ে আলোচনা করা, বা কেবল হ্যালো বলার জন্য। অন্যান্য উইকিবই সম্পাদকদের সাথে যোগাযোগ করা সহজ, এবং এটি করার জন্য বেশ কয়েকটি জায়গা রয়েছে: যখন আপনি একটি আলাপ বা আলোচনা পৃষ্ঠায় একটি বার্তা লিখুন, আপনি সবসময় এটি দিয়ে স্বাক্ষর করা উচিত nowiki nowiki এটি আপনার ব্যক্তিগত স্বাক্ষর প্রকাশ করে (যাতে লোকেরা জানে যে কাকে প্রতিক্রিয়া জানাতে হবে) এবং একটি সময়স্ট্যাম্পও থাকে (যাতে লোকেরা জানতে পারে কখন বার্তাটি রেখে দেওয়া হয়েছিল)। উইকিবই সম্পাদকগণ সবাই স্বেচ্ছাসেবক, এবং তারা তাদের ভূমিকা এবং তাদের জড়িত থাকার স্তর নির্বাচন করতে পারে। উইকিবই সম্পাদকগণ যারা নিজেদের কে ভুল সংশোধন করতে বা নতুন উপাদান যোগ করতে দেখে, তারা এখানে একজন সম্পাদক বা লেখক হওয়ার জন্য প্রথম কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি যে কাজগুলিতে কাজ করতে চান সেগুলি খুঁজে বের করুন এবং আপনি এমন ভাবে জিনিসগুলি করেন যা আপনি উপভোগ করেন। আপনি যদি সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন যে আপনি উইকিবইয়ে আরো সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হতে চান, তাহলে আপনার অনুসরণ করার জন্য অনেকসম্ভাব্য পথ রয়েছে। কীভাবে একজন সম্পাদক হবেন, এবং উইকিবইগুলিকে আরও ভাল করে তৈরি করবেন সে সম্পর্কে আরও টিপসের জন্য কীভাবে একটি উইকিবই এ বিভাগটি পড়ুন। কীভাবে একজন লেখক হওয়া যায় এবং নতুন বই এবং নতুন বইয়ের সামগ্রী তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে আরও টিপসের জন্য, দেখুন অবদানকারী একটি পুরনো উইকিবইয়ে এবং একটি নতুন উইকিবই শুরু করা লক্ষ্য করুন এটি কোনও একচেটিয়া সিদ্ধান্ত নয়, আপনি সহজেই একজন লেখক এবং সম্পাদক হয়ে উঠতে পারেন, বা আপনি এমন একটি সমাধান খুঁজে পেতে পারেন যা উভয়ের মধ্যে একটিও নয়। গুরুত্বপূর্ণ অংশটি হ'ল আপনি এমন কিছু খুঁজে পান যা আপনি করতে উপভোগ করেন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৮ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৯ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) অধ্যায় ১৩ ইকুইসেটোফাইটা মস এবং হর্সটেলস বিভাগ ইকুইসেটোফাইটা একটি খুব পুরানো বিভাগ এই বিভাগের উদ্ভিদ ভূমিতে জন্মানো প্রথম উদ্ভিদের মধ্যে ছিল। ইকুইসেটোফাইটাকে কখনও কখনও ফার্ন এর মিত্র হিসাবে উল্লেখ করা হয়, কারণ তাদের ফার্নের মতো একই জীবনচক্র রয়েছে এবং একই রকম বিকাশ রয়েছে যা তাদের ব্রায়োফাইটের চেয়ে লম্বা হতে দেয়। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৯ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৯ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৩০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৩০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) এখানে সন্নিবেশিত সিএসএস শুধু স্বয়ংনিশ্চিতকৃত ব্যবহারকারীদের প্রভাবিত করবে এখানে সন্নিবেশিত সিএসএস শুধু প্রশাসকদের প্রভাবিত করবে {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} উইকিবুকের একটি বিশেষ সফ্টওয়্যার বৈশিষ্ট্য রয়েছে যাকে বলা হয় ফ্ল্যাগড রিভিশন বা ফ্ল্যাগডরেভস । ফ্ল্যাগডরেভস ব্যবহারকারীদের পৃষ্ঠাগুলো পর্যালোচনা করতে এবং তাদের গুণমানের উপর ভিত্তি করে তাদের মূল্যায়ন করার অনুমতি দেয়। কিছু পাঠক এবং সম্পাদকরা সেরা পর্যালোচনাকারী হয় কারণ তারা এখানে উইকিবুকে প্রচুর সংখ্যক পৃষ্ঠা দেখেন, যখন লেখকরা কেবল তাদের লেখা বইগুলোই দেখতে পারেন। ফ্ল্যাগডরেভস "সম্পাদক" এবং "পর্যালোচক" নামক বিশেষ অনুমতিসহ ব্যবহারকারীদের পৃষ্ঠাগুলো পর্যালোচনা এবং মূল্যায়ন করার অনুমতি দেয়। একটি নির্দিষ্ট সময় পরে এবং একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পাদনা করার পর উইকিবুক ব্যবহারকারীদের সম্পাদকের অনুমতি স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেওয়া হয়। সম্পাদকের অনুমতি দ্রুত পেতে, অথবা আপনি সক্রিয় অবদানকারী না হলে সেগুলো পেতে WB:RFP এ একটি অনুরোধ লিখুন৷ ফ্ল্যাগডরেভ-এ তিনটি বিচারের মানদণ্ড রয়েছে: রচনা, নির্ভুলতা এবং পরিধি। রচনা হল লেখার গুণমান, সঠিকতা হল একটি পৃষ্ঠার যাচাইযোগ্য সত্যের মান, এবং পরিধি হল উপাদানের প্রস্থ এবং গভীরতা। প্রতিটি মানদণ্ডে মানের ৫টি স্তর রয়েছে: খারাপ, গ্রহণযোগ্য, ভাল, দুর্দান্ত, বৈশিষ্ট্যযুক্ত। "বৈশিষ্ট্যযুক্ত" সাধারণত এমন পৃষ্ঠাগুলোর জন্য সংরক্ষিত হয় যেগুলো এত ভাল যে অন্য পৃষ্ঠাগুলোর উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করতে পারে৷ সম্পাদকের অনুমতিসহ ব্যবহারকারীরা একটি পৃষ্ঠাকে খারাপ, গ্রহণযোগ্য বা ভাল চিহ্নিত করতে পারেন। সমালোচকরা একটি পৃষ্ঠাকে দুর্দান্ত বা বৈশিষ্ট্যযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করতে পারেন। এই পার্থক্যের কারণে, সমালোচকদের মানসম্পন্ন লেখার জন্য বিচক্ষণ দৃষ্টি থাকা প্রয়োজন এবং সম্ভবত উইকিবুকের কিছু বিষয়বস্তু আলোচনার সাথে পরিচিত হওয়া উচিত। যেখানে আমরা বইয়ের মান নিয়ে আলোচনা করি সেই জায়গাগুলোর উদাহরণের জন্য WB:FB এবং WB:RFD দেখুন। মনে রাখবেন যে আপনি একটি "খারাপ" পর্যালোচনা স্তরকে "গ্রহণযোগ্য" স্তরের সাথে মিশ্রিত করতে পারবেন না। একটি পৃষ্ঠাকে স্থিতিশীল হিসেবে বিবেচনা করার জন্য, এটিতে কমপক্ষে একটি গ্রহণযোগ্য স্তরের রচনা, নির্ভুলতা এবং পরিধি থাকতে হবে। যে পৃষ্ঠাগুলো এই স্তরের মানদণ্ডগুলো পূরণ করে না সেগুলোকে খসড়া হিসেবে বিবেচনা করা উচিত, যেখানে ব্যবহারকারীদের এখনও সম্পাদকের সুবিধা নেই তারা তাদের পরিবর্তনগুলো অবিলম্বে প্রয়োগ করা হবে বলে আশা করবে৷ একটি পৃষ্ঠা পর্যালোচনা করার সময়, পৃষ্ঠার গুণমান বর্ণনা করে এমন চারটি স্তর রয়েছে। কিভাবে একটি পৃষ্ঠা পর্যালোচনা করতে হয় তা জানার অর্থ হল প্রতিটি স্তরের মানদণ্ড ব্যবহার করে একটি বইকে কিভাবে বিচার করতে হয় তা জানা। স্তরগুলো পৃষ্ঠার জন্য কেবলমাত্র মূল্যায়নের চেয়েও বেশি, এগুলো এমন একটি নজর তালিকাও যা সম্পাদকরা একটি বৈশিষ্ট্যযুক্ত বইয়ে দেখা গুণমানের পর্যায়ে একটি পৃষ্ঠাকে আনতে অনুসরণ করতে পারেন৷ যদি একটি বইয়ের সমস্ত পৃষ্ঠাগুলো মূলত বৈশিষ্ট্যযুক্ত মানের হয় তবে বইটি সহজেই WB:FB এ সম্মানের জন্য মনোনীত হতে পারে। অবশ্যই, পৃথক পৃষ্ঠাগুলো বইয়ের গুণমান বৈশিষ্ট্যযুক্ত হওয়ার অর্থ এই নয় যে বইটি নিজেই বৈশিষ্ট্যযুক্ত গুণমানের। বইটির একটি জরুরি গুণ থাকা দরকার যেখানে বইটি বৈশিষ্ট্যযুক্ত হওয়ার জন্য পৃষ্ঠাগুলো একটি যৌক্তিক এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ উপায়ে একে অপরের উপর তৈরি হয়। পৃষ্ঠাগুলো একসাথে কাজ না করলে, বইটি সম্ভবত পাঠ্যপুস্তকের চেয়ে বরং একটি ম্যাক্রোপিডিয়া বেশি মনে হবে এবং এর ওপর অতিরিক্ত কাজের প্রয়োজন পড়বে। একটি পৃষ্ঠার মৌলিক গুণমান পর্যালোচনা করার সময়, নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন এটি কতটা ভাল লেখা উইকিবুক একটি পাঠ্য-ভিত্তিক বিষয়বস্তুর ওয়েবসাইট, তাই আমরা এখানে যা কিছু করি তা আমাদের লেখার গুণমানের চারপাশে আবর্তিত হয়। উইকি প্রক্রিয়া সব কিছু নিখুঁতভাবে লেখার দাবি করে না, তবে ধারাবাহিক সম্পাদক এবং লেখকরা একটি পৃষ্ঠাকে ক্রমবর্ধমানভাবে উন্নত করতে পারেন যেমন ত্রুটি এবং ভুলগুলো ঠিক করে। পৃষ্ঠাগুলো বানান এবং ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগতভাবে সঠিক হওয়ার আকাঙ্খা করা উচিত, তবে অবশ্যই এতে প্রবাহ, ধারাবাহিকতা এবং কাঠামো থাকতে হবে। পাঠকেরা পাঠ্যের বিষয় একটি শুধু লেখার সাথে উপস্থাপন করা অপছন্দ করে, তাই শিরোনাম, তালিকা, টেমপ্লেট, ছক এবং চিত্রের মতো জিনিসগুলো দিয়ে পৃষ্ঠাটির বিষয়গুলোতে বিভক্ত করার জন্য চেষ্টা করা উচিত যা একজন পাঠক সহজেই পড়তে পারে৷ ভালভাবে উপস্থাপিত তথ্য শুধুমাত্র তার নির্ভুলতা যতটুকু, ততটুকুই ভাল। যদি একটি পৃষ্ঠা ভালভাবে লেখা হয় এবং ভাল পরিধি থাকে, কিন্তু এর তথ্য অসত্য বা বিভ্রান্তিকর হলে এটি আসলে কোনো কাজেরই না। উইকিবুক একটি শিক্ষামূলক সম্পদ, এবং তাই পাঠকদের সঠিক তথ্য শেখানোর আকাঙ্খা করা উচিত। তারপরও, যদি একটি পৃষ্ঠা প্রকৃতপক্ষে যতটুকু তথ্য প্রদান করে তা ঐ উপাদানের জন্য যে পরিমাণের তথ্য থাকা উচিত তার থেকে কম হয়, অর্থাৎ তার ঘাটতি থাকলে, এর গুণমান ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ভাল পরিধি মানে একটি পৃষ্ঠা সমস্ত বিষয় আলোচনা করে যা এটি আলোচনা করতে চায় এবং সেগুলোকে ভালভাবেই আলোচনা করে৷ "পাটিগণিত" নামক একটি পৃষ্ঠা বিবেচনা করুন যা শুধুমাত্র যোগ আলোচনা করে, অথবা "প্রাণী" নামক একটি পৃষ্ঠার কথা ভাবুন যা শুধুমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণীকে নিয়ে আলোচনা করে। অথবা, একটি অসম্পূর্ণ পৃষ্ঠা বিবেচনা করুন যেখানে প্রচুর সংখ্যক বিষয় সম্পর্কে মাত্র কয়েকটি ছোট বাক্য রয়েছে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সেগুলোর সম্পর্কে কোনো আকর্ষণীয় তথ্য সরবরাহ করে না। এই পৃষ্ঠাটি সঠিক বানান এবং ব্যাকরণ ব্যবহার করে এবং এমনভাবে লেখা হয়েছে যাতে অন্য লোকেরা এটি পড়তে এবং বুঝতে পারে। বানান এবং ব্যাকরণ নিখুঁত হওয়ার দরকার নেই, তবে একজন অভিজ্ঞ সম্পাদকের পক্ষে দ্রুত ঠিক করার জন্য এটি যুক্তিসঙ্গত এবং যথেষ্ট সহজ হওয়া উচিত। গুরুত্বপূর্ণ বিবরণ অনুপস্থিত এবং কিছু দিক ভুলসহ বিষয়বস্তুর যথার্থতার অভাব হতে পারে। পৃষ্ঠাটিতে পর্যাপ্ত উদাহরণ নাও থাকতে পারে এবং বোধগম্য উপায়ে বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করার জন্য যে আলোচনা প্রয়োজন তাও সংক্ষিপ্ত হবে। এটিতে বিষয়ের উপর নগণ্য পরিমাণ তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং এতে পটভূমির তথ্য, অন্যান্য বিষয়ের উল্লেখ, উদাহরণ, বা গভীর আলোচনা অন্তর্ভুক্ত থাকে না। এই পৃষ্ঠাটির জন্য একজন লেখক প্রয়োজন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আরও বিষয়বস্তুর খসড়া তৈরি করে যুক্ত করতে হবে৷ একবার শব্দের বানান ঠিকঠাক হয়ে গেলে এবং বাক্যগুলো সঠিকভাবে তৈরি হয়ে গেলে, পৃষ্ঠার সামগ্রিক কাঠামোর উপর দৃষ্টি দেবার সময় এসেছে। ধারণাগুলো যুক্তিযুক্তভাবে এক অনুচ্ছেদ থেকে পরবর্তীতে প্রবাহিত হওয়া উচিত। পরবর্তী বিষয়গুলোকে আগের বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে করতে হবে কিন্তু এমন করা যাবে না যে আগের বিষয়ের সাথে মিল নাই বা এমন কিছু জানা থাকা লাগবে যা আগে কখনও আলোচনা করা হয়নি। পৃষ্ঠাটিকে বিভাগ এবং উপবিভাগে বিভক্ত করা উচিত এবং অতিরিক্ত তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে কিছু টেমপ্লেট এবং ছক ব্যবহার করা উচিত। এটি যে তথ্য উপস্থাপন করে তা স্পষ্টতই ভুল নয়, এবং হয়ত শুধুমাত্র কিছু নির্দিষ্ট বিবরণে দুর্বলতা আছে এবং তথ্যসূত্রের অভাব রয়েছে। পৃষ্ঠায় সম্ভবত একটি উচ্চ-স্তরের সারাংশ, কিছু উদাহরণ, কিছু পটভূমির তথ্য এবং অন্যান্য তথ্যের অংশগুলো অন্তর্ভুক্ত করা উচিত যা পাঠকরা জানতে চাইবেন। সামঞ্জস্যপূর্ণ শৈলী হল পৃষ্ঠা উন্নয়নের পরবর্তী ধাপ। পৃষ্ঠাটি কেবল বানান এবং ব্যাকরণে প্রযুক্তিগতভাবে সঠিক হলেই হবে না বা ভাল অনুচ্ছেদ এবং বিভাগ কাঠামোর সাথে লেখা হলেই চলবে না। পৃষ্ঠাটি অবশ্যই একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ সুরে লিখতে হবে যা পাঠকদের জন্য চাহিদা সঠিকভাবে পূরণ করে। শিশুদের জন্য উইকিজুনিয়র বইগুলো উচ্চ-উদ্দীপনা এবং শিশু-বান্ধব শব্দভান্ডার দিয়ে লেখা উচিত। ছাত্র, প্রাপ্তবয়স্ক বা পেশাজীবী সকলের জন্য বই সে অনুযায়ী লিখতে হবে। এটি অর্জন করার জন্য, একটি পৃষ্ঠার লেখকদের সম্ভবত উইকিবুক:পড়ার স্তর এর মতো পৃষ্ঠার সাথে পরিচিত হতে হবে। পৃষ্ঠাটি সঠিক তথ্য উপস্থাপন করে, সাথে তথ্যটি সত্য তা প্রমাণ করার সরঞ্জামও সরবরাহ করে। এই প্রমাণটি প্রাথমিক উৎসের তথ্যসূত্র, নিজে নিজে যাচাইকরণ বা একই বই থেকে অন্যান্য পৃষ্ঠাগুলোতে আলোচনা করা বিষয়গুলোর উপর যুক্তিযুক্তভাবে দাঁড় করানোসহ অনেক উপায়ে আসতে পারে। কিছু বইয়ের জন্য পাঠকদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পূর্ব জ্ঞানের প্রয়োজন হতে পারে এবং কিছু তথ্য স্ব-প্রকাশিত হতে পারে, তাই পর্যালোচনা করার সময় এটি বিবেচনা করা উচিত। পাঠকদের এই পৃষ্ঠাটি পড়তে এবং এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য পেতে সক্ষম হওয়া উচিত। পৃষ্ঠাটিতে প্রচুর ভাল উদাহরণ, গভীর আলোচনা, সারাংশ এবং পটভূমি থাকা উচিত। পৃষ্ঠাটি পাঠককে বইয়ের বাকি অংশ জুড়ে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য দিয়ে তৈরি করতে হবে, এবং সম্ভবত তার চেয়েও বেশি কিছু যুক্ত করতে হতে পারে। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} রাজ্য প্ল্যান্টি এ পিনোফাইটা বিভাগ উদ্ভিদের সেই প্রজাতিগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে যেগুলিকে পূর্বে কনিফারেল গোত্রের "আধুনিক" নগ্নবীজী উদ্ভিদ হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছিল যা কনিফার নামে পরিচিত। পূর্ববর্তী অধ্যায়ে কভার করা নগ্নবীজী উদ্ভিদ গোষ্ঠীগুলির থেকে ভিন্ন, পিনোফাইটগুলি আজও ভূমিতে ব্যাপকভাবে প্রতিনিধিত্ব করে, উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধ উভয় ক্ষেত্রেই বিস্তৃত বন তৈরি করে। এর মানে এই নয় যে এটি প্যালিওন্টোলজিকাল রেকর্ডের একটি সাম্প্রতিক গোষ্ঠী। পিনোফাইটগুলি জীবাশ্ম হিসাবে পাওয়া যায় যতটা পিছনের ঊর্ধ্ব কার্বনিফেরাস (প্যালিওজোয়িক যুগ)। এইভাবে, এটি একটি খুব প্রাচীন গোষ্ঠী, কিন্তু একটি এখনও গ্রহে গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশগত গুরুত্ব রয়েছে। পিনোফাইটগুলি বেশিরভাগই চিরসবুজ গাছ (কিছু ঝোপঝাড়) এবং অনেকেরই তাদের কাঠের জন্য প্রচুর বাণিজ্যিক মূল্য রয়েছে। এই পদগুলি, নগ্নবীজী উদ্ভিদ এবং কনিফার আর উদ্ভিদের আধুনিক শ্রেণীবিন্যাস এ ব্যবহৃত হয় না। যাইহোক, উভয় পদই এখনও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, তাই আপনার বোঝা উচিত যে সেগুলি কী বোঝায় এবং কীভাবে সেগুলিকে প্রতিস্থাপিত শ্রেণীবিন্যাস এর পদগুলির সাথে খাপ খায়। নগ্নবীজী উদ্ভিদগুলি প্রথম দিকের ভাস্কুলার উদ্ভিদ থেকে খুব আলাদা। নগ্নবীজী উদ্ভিদে গেমটোফাইট প্রজন্মের সংখ্যা অনেক কমে গেছে- স্ত্রী ডিম্বাণু এবং পুরুষ পরাগ। অনেক নগ্নবীজী উদ্ভিদ, যেমন পিনোফাইটস, একটি ভাস্কুলার ক্যাম্বিয়াম থেকে গৌণ বৃদ্ধি পায়। যদিও গাছের ফার্নগুলি লম্বা হয় এবং একটি গাছের মতো একটি কাণ্ড থাকে, তবে তারা কেবলমাত্র অতিমাত্রায় একই রকম। একটি ভাস্কুলার ক্যাম্বিয়াম থেকে গৌণ বৃদ্ধি সহ গাছের মতো তাদের কাঠের বৃদ্ধি হয় না। ফার্ন বা হর্সটেলের একটি একক রূপান্তর একটি কার্যকরী বীজ উদ্ভিদ তৈরি করতে পারে না। তাই নগ্নবীজী উদ্ভিদগুলিকে অবশ্যই কিছু প্রজিমনোস্পার্ম পূর্বপুরুষের বংশধর হতে হবে যারা ফার্ন থেকে এই অভিযোজনগুলি বিকশিত হয়েছিল, কিন্তু পৃথিবীতে থাকার জন্য যথেষ্ট উপযুক্ত ছিল না। প্রজিমনোস্পার্মের একটি সম্ভাব্য উদাহরণ হল স্পোর বহনকারী কাঠের গাছ আর্কিওপটেরিস, যেটি সম্ভবত এক সময়ে পৃথিবীতে ছিল। অনেক বই লেখক তাদের বই একটি ছাপা সংস্করণ একটি পিডিএফ সংস্করণ বা সংগ্রহ''এ দিয়ে থাকেন। এইগুলো আপনার হার্ড ড্রাইভে একটি সম্পূর্ণ বই সংরক্ষণ করার জন্য বা অফলাইনে ব্যবহারের জন্য একটি বই ছাপানোর জন্য দরকারি সরঞ্জাম। এই অধ্যায়ে, আমরা এই সমস্ত বিকল্পগুলো এবং সেগুলো কিভাবে ব্যবহার করা হয় সে সম্পর্কে কথা বলতে যাচ্ছি। ছাপা সংস্করণ (এইচটিএমএল) ব্যবহার করা একটি ছাপা/মুদ্রণ সংস্করণ হল সমস্ত বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোর সংমিশ্রণ, যা একটি ওয়েবপেজে লোড করা হয় এবং মুদ্রণের জন্য বিশেষভাবে বিন্যাস করা হয়। বড় বইয়ের জন্য ছাপা সংস্করণ আপনার ব্রাউজারে খুলতে অনেক সময় লাগতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনি একটি ধীরগতির সংযোগে থাকেন। কিছু মুদ্রণ সংস্করণ এত বড় যে সার্ভার বা ব্রাউজারে মাত্রাতিরিক্ত চাপ রোধ করতে সেগুলোকে কয়েকটি পৃষ্ঠায় বিভক্ত করা হয়েছে। ছাপা সংস্করণ, পিডিএফ সংস্করণের থেকে ভিন্ন, তাই এর অন্তর্ভুক্ত পৃষ্ঠাগুলোর একটি নবায়ন করা হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি নবায়ন করে ফেলবে। এর মানে হল যে একটি ছাপা সংস্করণ সর্বদা বইয়ের সমস্ত পৃষ্ঠাগুলোর সাম্প্রতিকতম সংস্করণ প্রদর্শন করবে৷ ছাপা সংস্করণগুলো ছাপানোর সময় দেখতে ভাল এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, তবে আপনার ব্রাউজারে তা খুব ভাল নাও লাগতে পারে। এটি দেখতে কেমন হবে তা নিশ্চিত করতে, মুদ্রণের আগে আপনার ব্রাউজারে "ছাপার প্রাকদর্শন" সুবিধাটি ব্যবহার করে যাচাই করে নিন৷ যদি একটি বইয়ের একটি মুদ্রণ সংস্করণ থাকে, তবে সাধারণত সেই বইটির মূল পৃষ্ঠায় এটি সম্পর্কে একটি বিজ্ঞপ্তি থাকবে। যদি কোন বিজ্ঞপ্তি না থাকে, তাহলে সম্ভবত এটির মুদ্রণ সংস্করণ উপলব্ধ নেই। যদি কোনো মুদ্রণ সংস্করণ না থাকে এবং আপনি চান যে বইটির একটি মুদ্রণ সংস্করণ থাকুক, তাহলে আপনি লেখকদেরকে আপনার জন্য এটি তৈরি করতে বলতে পারেন, অথবা আপনি নিজেও কাজটি করতে পারেন। আমরা উইকিবই লেখক উইকিবই ব্যবহার করা/ছাপা সংস্করণ এবং পিডিএফ এ এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যে কিভাবে মুদ্রণ সংস্করণ তৈরি করা যায়। কিছু বই লেখক অতিরিক্ত কষ্টও করেন এবং তাদের বইয়ের একটি পিডিএফ সংস্করণ তৈরি করেন। পিডিএফ সংস্করণগুলো আপনার হার্ড ড্রাইভে সংরক্ষণ করা যেতে পারে এবং একটি পিডিএফ রিডারে খোলা যেতে পারে। এইচটিএমএল ছাপা সংস্করণের মত, একটি পিডিএফ সংস্করণ উইকিবইের বর্তমান পাঠ্যের সাথে হালনাগাদ করা নাও হতে পারে। সবচেয়ে হালনাগাদকৃত সংস্করণের জন্য, কোনো পরিবর্তন হয়েছে কি না তা দেখতে আপনার উইকিবইে ফিরে পরীক্ষা করা উচিত। পিডিএফ সংস্করণ তৈরি করতে উইকিবই ব্যবহার করা/ছাপা সংস্করণ এবং পিডিএফ দেখুন। উইকিবইের একটি বিশেষ সফ্টওয়্যার এক্সটেনশন রয়েছে যাকে বলা হয় সংগ্রহ এক্সটেনশন । সংগ্রহের এক্সটেনশনের সাহায্যে, আপনি "সংগ্রহ" নামে পৃষ্ঠাগুলোর দল তৈরি করতে পারেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, একটি বইয়ের পৃষ্ঠাগুলো এই সংগ্রহগুলো তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়, যদিও এই বিষয়ে কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই: আপনি চাইলে একটি সংগ্রহে একাধিক বই থেকে পৃষ্ঠাগুলো বাছাই এবং মিশ্রিত করতে পারেন৷ আপনার স্ক্রিনের বাম দিকে, লিঙ্কসহ একটি বাক্স রয়েছে যা বলে "একটি বই তৈরি করুন"। এই বাক্সের লিঙ্কগুলো পৃষ্ঠাগুলোর সংগ্রহ তৈরি করতে বা সংরক্ষিত সংগ্রহ খুলতে ব্যবহার করা যেতে পারে। আমরা উইকিবই লেখক এ আরও বিস্তারিতভাবে সংগ্রহগুলো কিভাবে তৈরি এবং ব্যবহার করতে হয় তা নিয়ে আলোচনা করব। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৩১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} চিত্র কিছু বইয়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হতে পারে, একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে চিত্রিত করে বা পাঠকের বোঝার অগ্রগতির জন্য একটি দৃষ্টিলব্ধ সহায়তা প্রদান করে। সঠিক চিত্র বিন্যাস নাটকীয়ভাবে একটি পৃষ্ঠার চেহারা পরিবর্তন করতে পারে। [[File:{নাম ধরন অবস্থান আকার সীমানা শিরোনাম ধরন হল চিত্রের বিন্যাস করার ধরন। "থাম্ব" ছবিটিকে একটি থাম্বনেইল করে, এটিকে একটি বাক্সে রাখে এবং ফাইল ট্যাবের অধীনে ব্যবহারকারীর পছন্দগুলোতে ঠিক করা থাম্বনেইলের আকারের মান থেকে বড় হলে ছবিটির আকার পরিবর্তন করে। প্রাথমিক আকার হল 180px, এবং এটি এমন লোকেদের জন্য ব্যবহার করা হয় যাদের অ্যাকাউন্ট নেই বা যারা লগ ইন করেননি৷ "ফ্রেম" ছবিটিকে একটি বাক্সে রাখে এবং এটির আকার পরিবর্তন করে না৷ একটি ধরন উল্লেখ না করলে ছবিটিকে তার আসল আকারে একটি বাক্স ছাড়াই রাখা হবে, যদি না একটি নির্দিষ্ট আকার দেওয়া হয়। অবস্থান হল চিত্রটি পৃষ্ঠায় যেখানে রাখা হবে। "বাম ডান" এবং "কেন্দ্র" ছবিটিকে যথাক্রমে পৃষ্ঠার বাম বা ডান দিকে বা পৃষ্ঠার কেন্দ্রে রাখবে এবং চিত্রটির চারপাশে পাঠ্যটি মোড়ানো হবে। "কোনোটা না" চিত্রটিকে পাঠ্যের নিচে রাখে এবং এটির নিচে পরবর্তী পাঠ্যটি রাখে। আপনি যদি একটি অবস্থান না রাখেন, তাহলে ছবিটি পাঠ্যের সাথেি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আকার হল পিক্সেলে ছবির প্রস্থ, পিক্সেলের সংখ্যার পরে পিক্সেলের সংখ্যা হিসেবে লেখা, যেমন ২০০ পিক্সেল প্রস্থের জন্য 200px। আকৃতির অনুপাত বজায় রাখতে এবং এই আকারে ধারন করার জন্য চিত্রটিকে বিন্যাস করা হবে। চিত্রগুলো উপরে বা নীচে বিন্যাস করা যেতে পারে। যদি ব্যবহার না করা হয়, তাহলে ছবিটি সম্পূর্ণ আকারে দেখানো হয়, অথবা যদি এটি একটি থাম্বনেইল হয়, তাহলে একটি থাম্বনেইলের সর্বাধিক আকার দেখানো হয়। থাম্বনেইলের সাথে, আপনি যদি ছবিটি বড় করার চেষ্টা করেন তবে আকারের বিকল্পটি কাজ করবে না। এটি থাম্বনেইলে (প্রাথমিকভাবে 180px) চিত্রের আকার পরিবর্তনের সীমার নীচে থাকলেও এটি ঘটে এবং আপনি চেষ্টা করলে থাম্বনেইলে ছবিটি তার স্বাভাবিক আকারেই থাকবে৷ আপনি যদি চান তবে চিত্রের মূল প্রস্থের চেয়ে কম এবং থাম্বনেইলের আকারের চেয়ে কম আকার ব্যবহার করে আপনি ছবিটিকে আরও ছোট করতে পারেন। সীমানা ব্যবহার করলে তা চিত্রটিকে একটি ধূসর রেখার সীমানা দেয়। একটি সীমানা না দিলে ছবিটি সীমানা ছাড়াই চলে যাবে, যদি না এটির ধরনের মধ্যে একটি সীমানা আগে থেকেই থাকে৷ শিরোনাম হল চিত্রে বিকল্প পাঠ্য যা আপনি দেখতে পান যখন আপনি এটির উপর কার্সার ঘোরান। এটি "থাম্ব" বা "ফ্রেম" ব্যবহারের ক্ষেত্রে ছবির শিরোনাম পাঠ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। এতে উইকিফরম্যাটিং ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন লিঙ্ক, কিন্তু বিকল্প পাঠ্যের জন্য বিন্যাস সরানো হয়েছে এবং শুধুমাত্র শিরোনামে দেখানো হয়। যদি কোনো শিরোনাম না দেওয়া হয়, ফাইলের নামটি বিকল্প পাঠ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয় এবং ফ্রেম বা থাম্বের শিরোনামটি ফাঁকা রাখা হয়। নাম ছাড়া অন্যান্যগুলোর ক্রম নাই কোনো। একই সময়ে থাম্ব এবং ফ্রেম ব্যবহার করা হলে শুধুমাত্র ফ্রেমে তা হবে। চিত্রে একাধিক অবস্থান ব্যবহার করলে চিত্রটিতে শেষ যেটি দেওয়া হয়েছে তা ব্যবহৃত হবে। একাধিক আকার ব্যবহার করার সময় প্রক্রিয়াটি একই। এটি পৃষ্ঠায় চিত্রটি সন্নিবেশিত করে, তবে, চিত্রটি পৃষ্ঠায় পূর্ণ আকারে প্রদর্শিত হয় এবং পাঠ্যের সাথে সঠিকভাবে সংহত হয় না। এই নিচে প্রদর্শন করা হল: পাঠ্যের মাঝখানে যোগ করা হলে তা দেখতে নিচের লেখার মত হয়- আপনি একমত হবেন যে, এটি ভাল দেখায় না। পাঠ্যটি চিত্রের সাথে খারাপভাবে বসানো এবং চিত্রটি খুব বড়। চিত্রের কোড সামান্য পরিবর্তন করে আমরা পৃষ্ঠায় চিত্রের অবস্থান নির্ধারণ করতে পারি। আমরা যে পৃষ্ঠাটি তৈরি করছি তার পছন্দসই বিন্যাসের উপর নির্ভর করে আমাদের বেছে নেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি উপায় উপলব্ধ রয়েছে। উদাহরণ এক, ডান দিক, মোড়ানো পাঠ্য এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি কিভাবে চিত্রটি পৃষ্ঠার ডানদিকে রাখা হয়েছে এবং পাঠ্যটি এর চারপাশে মোড়ানো হয়েছে। উদাহরণ দুই, ডান দিক, শিরোনামসহ, মোড়ানো পাঠ্য এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি কিভাবে চিত্রটি পৃষ্ঠার ডানদিকে একটি শিরোনামসহ স্থাপন করা হয়েছে এবং এর চারপাশে পাঠ্যটি মোড়ানো হয়েছে। উদাহরণ তিন, বাম দিক, মোড়ানো পাঠ্য এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি কিভাবে চিত্রটি পৃষ্ঠার বাম দিকে রাখা হয়েছে এবং পাঠ্যটি এর চারপাশে মোড়ানো হয়েছে। উদাহরণ চার, পাঠ্য মোড়ানো নেই এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি কিভাবে চিত্রটি পাঠ্য থেকে সম্পূর্ণ আলাদা বলে মনে হচ্ছে। ==একটি চিত্রের আকার পরিবর্তন করা== আপনি যদি একটি ছবিতে একটি শিরোনাম যোগ করতে চান এবং এটির আকার পরিবর্তন করতে চান তবে 'ফ্রেম' এর পরিবর্তে 'থাম্ব' ব্যবহার করুন। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} উইকিবুকে বই খোঁজার জন্য বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। আমরা এই পৃষ্ঠায় এমন কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব। কিছু বই সাধারণ বিষয়ের জন্য বিদ্যমান, যেমন বীজগণিত জীববিজ্ঞান বা অলঙ্কারশাস্ত্র]]। একটি সাধারণ বিষয়ের নাম লিখলে আপনাকে সেই বিষয়ে একটি বইতে নিয়ে যেতে পারে। উইকিবুক অতীতে বেশ কয়েকটি সাংগঠনিক পদ্ধতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে, যার মধ্যে কয়েকটি অত্যন্ত অপ্রীতিকর বা বিভিন্ন কারণে ব্যবহার করা কঠিন বলে প্রমাণিত হয়েছে। একটি প্রচলিত পাঠাগারের মতো একটি বিদ্যমান সাংগঠনিক পদ্ধতি ব্যবহার করার পরিবর্তে, আমরা একটি বিশেষ ব্যবস্থা ব্যবহার করি যা আমাদের উইকি সফ্টওয়্যারটির সাথে ভালভাবে কাজ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিভাগ এবং তাকের পৃষ্ঠাগুলো বই খোঁজার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নেভিগেশন সরঞ্জাম। এগুলো nowrap Wikibooks Stacks/Departments থেকে অ্যাক্সেস করা যেতে পারে। সেখান থেকে, আপনি পছন্দের বইগুলো খুঁজে পেতে তাকগুলোর মধ্যে দিয়ে নেভিগেট করতে পারেন৷ বইগুলো বিষয়বস্তুর দ্বারা তালিকাভুক্ত করা হয়, তবে সেগুলো অন্যান্য উপায়েও তালিকাভুক্ত করা হয়৷ এখানে কিছু উপায় রয়েছে যাতে একটি বই তাকগুলোতে তালিকাভুক্ত করা যায়: # বইটির ছাপা সংস্করণ, পিডিএফ সংস্করণ বা উভয়ই আছে কি না। # বিশেষ দর্শকদের জন্য বই, যেমন শিশুদের জন্য উইকিজুনিয়র বই। "নেভিগেশন" বাক্সে পৃষ্ঠার বাম দিকে WB:FB| বৈশিষ্ট্যযুক্ত বই লিঙ্কে ক্লিক করলে তা আপনাকে উইকিবুকের বৈশিষ্ট্যযুক্ত বইগুলোর তালিকায় নিয়ে যাবে। বৈশিষ্ট্যযুক্ত বইগুলো নিখুঁত নয়, তবে সেগুলো আমাদের সেরা কিছু বই এবং একটি নতুন বইতে কী কী থাকা উচিত তার একটি ভাল উদাহরণ৷ {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} যাদুকরের দায়িত্ব দুই ধরনের। প্রথমত, তাকে অবশ্যই এমন কিছু প্রভাব তৈরি করতে হবে যা তার দর্শকদের অবাক করে এবং আনন্দিত করে। দ্বিতীয়ত, তাকে অবশ্যই তাদের বোঝাতে হবে, অন্তত উপরে উপরে হলেও, তার দেওয়া যাদু সম্পর্কিত ব্যাখ্যাটি গ্রহণ করতে। উপরিভাগের গ্রহণযোগ্যতা যথেষ্ট নয়। কিংবা কেউ "অবিশ্বাসের ইচ্ছা"ও চায় না। যাদু সবসময় শক্তিশালী হবে যদি কেউ বুঝতে পারে যে আবেগ এবং বুদ্ধি এর থেকে আলাদা জিনিস। পুরানো একটা কথা প্রচলিত আছে না আমি ভূত বিশ্বাস করি না, তবুও আমি তাদের ভয় পাই। ভুল নির্দেশনা একটি জিনিসের প্রকৃত কারণ লুকানোর প্রাথমিক প্রক্রিয়া। নতুনরা প্রায়শই সরল বিভ্রান্তিকে ভুল নির্দেশনার সাথে গুলিয়ে ফেলে। বাম হাতে রাখা একটি মুদ্রা ফেলে দেওয়ার সময় একজনের ডান হাতের আঙ্গুলে তুড়ি বাজানো একধরনের বিভ্রান্তির উদাহরণ''। ভুল দিকনির্দেশনা কিন্তু কাজের এবং বিভিন্ন শর্তের একটি অনেক বড় পর্যায় জুড়ে থাকে। একজন জাদুকর এমনটা দেখাতে চান যে তিনি একটি ডেকের শীর্ষে একটি নির্বাচিত কার্ড "উত্থান" করেছেন। তিনি কার্ডের প্যাকটি এলোমেলো করতে পারেন এবং কার্ডের উপরে টোকা দিয়ে এই ধারণা তৈরি করতে পারেন যে এই ক্রিয়াগুলোর "কারণে" কার্ডটি উঠে এসেছে। এই ক্রিয়াকলাপের কিছু আগে থেকেই কার্ডটি প্যাকের শীর্ষে ছিল, কিন্তু যাদুকরের ক্রিয়াগুলো ব্যবহৃত পদ্ধতিটিকে লুকিয়ে রাখে। তাই, ভুল নির্দেশনা, দর্শকদের মানসিক অবস্থা বা চিন্তা প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করার যাদুকরের ক্ষমতার সাথে সম্পর্কিত রয়েছে। একজন যাদুকর হলেন এমন একজন যে যাদু, মায়া, হাতের কসরত, মানসিকতা বা প্রতারণার মাধ্যমে বিনোদন দেয়। যদিও যেকেউ কৌশল ব্যবহার করতে পারে, একজন যাদুকর যা করে তা আরও বেশি: তিনি প্রতারণার শিল্পে দক্ষ, ভাষার পারদর্শী এবং পদার্থবিজ্ঞানের নীতি কাজে লাগাতে পটু। একজন কার্যকরী যাদুকর হতে কৌশলের গোপনীয়তা জানার চেয়েও বেশি কিছু লাগে দর্শকদের চিন্তাভাবনা বুঝতে হবে। কৌশলে ব্যবহৃত শব্দের পাশাপাশি বিভ্রমে দক্ষ হতে অনুশীলন এবং ধৈর্য লাগে। প্রায়শই, শব্দ নিজেই একটি বিভ্রান্তি বা বিভ্রম সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় ভুল নির্দেশনার একটি প্রধান হাতিয়ার। কার্যকরী যাদুকরদের অন্তত মনোবিজ্ঞানের প্রাথমিক ধারণা রয়েছে। সম্মানের যোগ্য যাদুকররা তাদের দর্শকদের সাথেও সম্মানের সাথে আচরণ করে। কার্যকরভাবে যাদু সম্পাদনের জন্য একাগ্রতার প্রয়োজন। যে কেউ একটি যাদুর বিক্রেতার কাছ থেকে একটি কৌশল কিনতে পারে এবং কোনো অনুশীলন ছাড়াই এটি সম্পাদন করতে পারে; তারা যা করতে সফল হবে তা হল যাদু শিল্পকে হ্রাস করা। আপনি যদি মনে করেন যে কিভাবে একটি কৌশল করা হয় তা প্রকাশ করা কোনো ব্যাপার না, তাহলে আপনি যাদুর মৌলিক নীতিগুলোর মধ্যে একটি বুঝতে পারেননি যা হল: আপনার গোপনীয়তা কখনই প্রকাশ করবেন না। যদি কোনো যাদুকর তার গোপনীয়তাগুলো উদ্দেশ্যমূলকভাবে বা অযোগ্যতার দ্বারা প্রকাশ করে, দর্শকরা যাদুর প্রতি শ্রদ্ধা হারিয়ে ফেলে। যাদুকররা এখানে নিছক লোকেদের প্রতারণা করার জন্য নয়, বরং এমন লোকদের অনুপ্রাণিত করার জন্য কাজ করে যাদের আঁকড়ে থাকার জন্য অন্য কোন আশার ক্ষেত্র নেই। এছাড়াও, একজন যাদুকর প্রায়শই যাদু করে এবং মানুষকে বিনোদন দিয়ে জীবিকা নির্বাহের চেষ্টা করে। অপেশাদার যাদুকর যাদের নৈপুণ্য অনুশীলন করার একাগ্রতা নেই তারা তাদের উপকরণের ভুল ব্যবস্থাপনার কারণে দর্শকদের যাদুর প্রতি আশা এবং বিশ্বাস কেড়ে নিতে পারে, যার ফলে পেশাদার জাদুকররা বিশ্বাসযোগ্যতা হারাতে পারে। যাদু বিনোদন দেয়, যা মানুষ তাদের জীবনে চায়। আপনার উচিত সবসময় আপনার দর্শকদের মাঝে আরো চাওয়া ইচ্ছা তৈরি করা। একই অনুষ্ঠানে একই কৌশল দুই বা তিনবার সম্পাদন করা হলে যাদুটির পিছনের রহস্য প্রকাশ হয়ে যেতে পারে এবং দর্শকরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে। আপনার দর্শকদের একটি সুন্দর পরিবেশনা উপহার দিন এটিকে বিনোদনমূলক, মজাদার, উদ্যমী, উত্তেজনাপূর্ণ এবং রহস্যময় করে তুলুন! আপনার দর্শকদের সর্বদা তাদের টাকা উসুল করা আনন্দ দিন, এমনকি যদি তারা আপনাকে যাদু করতে দেখার জন্য অর্থ প্রদান নাও করে। আপনার দর্শকরা আপনাকে দেখার জন্য তাদের সময় ব্যয় করছে, তাই এটিই মাথায় রাখুন। নতুন যাদুকর তার হাতের ব্যবহার ও করা এর ওপর দৃষ্টিপাত করে আর অভিজ্ঞ জাদুকর তার মুখ কি বলছে তার ওপর জোর দেয়। মৌখিক ভুল নির্দেশনার শক্তিকে কখনই অবমূল্যায়ন করা যাবে না। যাদুকররা বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম ব্যবহার করে: উপকরণ, আলো, সঙ্গীত, মঞ্চে চলাচল এবং মৌখিক ভুল নির্দেশনা এই সরঞ্জামগুলোর মধ্যে কয়েকটি। {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} এই পরিচায়ক বই থেকে আপনি যে জ্ঞান অর্জন করেছেন তা আরও বাড়ানোর জন্য অথবা আপনি বুঝতে পারেন না এমন কিছু স্পষ্ট করে বোঝার জন্য এই পৃষ্ঠাটি কিছু সংস্থান তালিকাভুক্ত করেছে। আপনাকে সাহায্য করেছে অথবা আপনি মনে করেন অন্যদের সাহায্য করতে পারে, এমন কোনো সংস্থান পোস্ট করতে ভয় পাবেন না! {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৩১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) আপনার নিজের অ্যান্টেনা তৈরি করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে: {{আলাপ পাতা/উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] | ০৩ গণিতের বিখ্যাত উপপাদ্য/সেটতত্ত্ব]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] উইকিবই:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২ উপলক্ষ্যে এই বইটির তৈরি করা হয়েছে]] [[বিষয়শ্রেণী:উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতা ২০২২-এ অবদানকারী]] {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন-অর্জুনকে এভাবে অনুতপ্ত, ব্যাকুল ও অশ্রুসিক্ত দেখে, কৃপায় আবিষ্ট হয়ে মধুসূদন বা শ্রীকৃষ্ণ এই কথাগুলি বললেন। অনুবাদঃ পুরুষোত্তম শ্রীভগবান বললেন-প্রিয় অর্জুন, এই ঘোর সঙ্কটময় যুদ্ধস্থলে যারা জীবনের প্রকুত মূল্য বোঝে না, সেই সব অনার্যের মতো শোকানল তোমার হৃদয়ে কিভাবে প্রজ্বলিত হল? এই ধরনের মনোভাব তোমাকে স্বর্গলোকে উন্নীত করবে না, পক্ষান্তরে তোমার সমস্ত যশরাশি বিনষ্ট করবে। অনুবাদঃ হে পার্থ! এই সম্মান হানিকর। ক্লীবত্বের বশবর্তী হয়ো না। এই ধরনের আচরণ তোমার পক্ষে অনুচিত। হে পরন্তপ!হৃদয়ের এই ক্ষুদ্র দুর্বলতা পরিত্যাগ করে তুমি উঠে দাঁড়াও। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন-হে অরিসূদন! হে মধুসূদন! এই যুদ্ধক্ষেত্রে ভীষ্ম ও দ্রোণের মতো পরম পূজনীয় ব্যক্তিদের কেমন করে আমি বাণের দ্বারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব? অনুবাদঃ আমার মহানুভক শিক্ষাগুরুদের জীবন হানি করে এই জগৎ ভোগ করার থেকে বরং ভিক্ষা করে জীবন ধারণ করা ভাল। তাঁরা পার্থিব বস্তুর অভিলাষী হলেও আমার গুরুজন। তাঁদের হত্যা করা হলে, যুদ্ধলব্ধ সমস্ত ভোগ্যবস্তু তাঁদের রক্তমাখা হবে। অনুবাদঃ তাদের জয় করা শ্রেয়, না তাদের দ্বারা পরাজিত হওয়া শ্রেয়, তা আমি বুঝতে পারছি না। আমরা যদি ধৃতরাষ্ট্রের পুত্রদের হত্যা করি, তা হলে আমাদের আর বেঁচে থাকতে ইচ্ছা করবে না। তবুও এই রণাঙ্গনে তারা আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছে। অনুবাদঃ কার্পণ্যজনিত দুর্বলতার প্রভাবে আমি এখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়েছি এবং আমার কর্তব্য সম্বন্ধে বিভ্রান্ত হয়েছি। এই অবস্থায় আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি, এখন কি করা আমার পক্ষে শ্রেয়স্কর, তা আমাকে বল।এখন আমি তোমার শিষ্য এবং সর্বতোভাবে তোমার শরণাগত। দয়া করে তুমি আমাকে নির্দেশ দাও। অনুবাদঃ আমার ইন্দ্রিয়গুলিকে শুকিয়ে দিচ্ছে যে শোক, তা দূর করবার কোন উপায় আমি খুঁজে পাচ্ছি না। এমন কি স্বর্গের দেবতাদের মতো আধিপত্য নিয়ে সমৃদ্ধশালী, প্রতিদ্ধন্দ্বিতাবিহীন রাজ্য এই পৃথিবীতে লাভ করলেও আমার এই শোকের বিনাশ হবে না। অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন-এভাবে মনোভাব ব্যক্ত করে গুড়াকেশ অর্জুন তখন হৃষীকেশকে বললেন, “হে গোবিন্দ আমি যুদ্ধ করব না”, এই বলে তিনি মৌন হলেন। অনুবাদঃ হে ভরতবংশীয় ধৃতরাষ্ট্র! সেই সময় স্মিত হেসে, শ্রীকৃষ্ণ উভয় পক্ষের সৈন্যদের মাঝখানে বিষাদগ্রস্থ অর্জুনকে এই কথা বললেন। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-তুমি প্রাজ্ঞের মতো কথা বলছ, অথচ যে বিষয়ে শোক করা উচিত নয়, সেই বিষয়ে শোক করছ। যাঁরা যথার্থই পন্ডিত তাঁরা কখনও জীবিত অথবা মৃত কারও জন্যই শোক করেন না। অনুুবাদঃ এমন কোন সময় ছিল না যখন আমি, তুমি ও এই সমস্ত রাজারা ছিলেন না এবং ভবিষ্যতেও কখনও আমাদের অস্তিত্ব বিনষ্ট হবে না। অনুবাদঃ দেহীর দেহ যেভাবে কৌমার, যৌবন ও জরার মাধ্যমে তার রূপ পরিবর্তন করে চলে, মৃত্যুকালে তেমনই ঐ দেহী (আত্মা) এক দেহ থেকে অন্য কোন দেহে দেহান্তরিত হয়। স্থিতপ্রজ্ঞ পন্ডিতেরা কখনও এই পরিবর্তনে মুহ্যমান হন না। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে বিষয়ের সংযোগের ফলে অনিত্য সুখ ও দুঃখের অনুভব হয়। সেগুলি ঠিক যেনশীত ও গ্রীষ্ম ঋতুর গমনাগমনের মতো। হে ভরতকুল-প্রদীপ!সেই ইন্দ্রিয়জাত অনুভুতির দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে সেগুলি সহ্য করার চেষ্টা কর। অনুবাদঃ হে পুরুষশ্রেষ্ঠ (অর্জুন যে জ্ঞানী ব্যক্তি সুখ ও দুঃখকে সমান জ্ঞান করেন এবং শীত ও উষ্ণ আদি দ্বন্দ্বে বিচলিত হন না, তিনিই মুক্তি লাভের প্রকৃত অধিকারী। অনুবাদঃ যাঁরা তত্ত্বদ্রষ্ট্রা তাঁরা সিদ্ধান্ত করেছেন যে অনিত্য জড় বস্তুর স্থায়িত্ব নেই এবং নিত্য বস্তু আত্মার কখনও বিনাশ হয় না। তাঁরা উভয় প্রকৃতির যথার্থ স্বরূপ উপলব্ধি করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। অনুবাদঃ যা সমগ্র শরীরে পরিব্যাপ্ত হয়ে রয়েছে, তাকে তুমি অবিনাশী বলে জানবে। সেই অব্যয় আত্মাকে কেউ বিনাশ করতে সক্ষম নয়। অনুবাদঃ অবিনাশী, অপরিমেয় ও শাশ্বত আত্মার জড় দেহ নিঃসন্দেহে বিনাশশীল। অতএব হে ভারত! তুমি শাস্ত্রবিহিত স্বধর্ম পরিত্যাগ না করে যুদ্ধ কর। অনুবাদঃ যিনি জীবাত্মাকে হন্তা বলে মনে করেন কিংবা ‍যিনি একে নিহত বলে ভাবেন, তাঁরা উভয়েই আত্মার প্রকৃত স্বরূপ জানেন না। কারণ আত্মা কাউকে হত্যা করেন না এবং কারও দ্বারা নিহতও হন না। অনুবাদঃ আত্মার কখনও জন্ম হয় না বা মৃত্যু হয় না, অথবা পুনঃ পুনঃ তাঁর উৎপত্তি বা বৃদ্ধি হয় না। তিনি জন্মরহিতশাশ্বত, নিত্য এবং পুরাতন হলেও চিরনবীন। শরীর নষ্ট হলেও আত্মা কখনও বিনষ্ট হয় না। অনুবাদঃ হে পার্থ! যিনি এই আত্মাকে অবিনাশী, শাশ্বত, জন্মরহিত ও অক্ষয় বলে জানেন, তিনি কিভাবে কাউকে হত্যা করতে বা হত্যা করাতে পারেন? অনুবাদঃ মানুষ যেমন জীর্ণ বস্ত্র পরিত্যাগ করে নতুন বস্ত্র পরিধান করে, দেহীও তেমনই জীর্ণ শরীর ত্যাগ করে নতুন দেহ ধারণ করেন। অনুবাদঃ আত্মাকে অস্ত্রের দ্বারা কাটা যায় না, আগুনে পোড়ানো যায় না, জলে ভেজানো যায় না, অথবা হাওয়াতে শুকানো যায় না। অনুবাদঃ এই আত্মা অচ্ছেদ্য, অদাহ্য, অক্লেদ্য ও অশোয্য। তিনি চিরস্থায়ী, সর্বব্যাপ্ত, অপরিবর্তনীয়, অচল ও সনাতন। অনুবাদঃ এই আত্মা অব্যক্ত, অচিন্ত্য ও অবিকারী বলে শাস্ত্রে উক্ত হয়েছে। অতএব এই সনাতন স্বরূপ অবগত হয়ে দেহের জন্য তোমার শোক করা উচিত নয়। অনুবাদঃ হে মহাবাহো! আর যদি তুমি মনে কর যে, আত্মার বারবার জন্ম হয় এবং মৃত্যু হয়, তা হলেও তোমার শোক করার কোন কারণ নেই। অনুবাদঃ যার জন্ম হয়েছে তার মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী এবং যার মৃত্যু হয়েছে তার জন্মও অবশ্যম্ভাবী। অতেএব অপরিহার্য কর্তব্য সম্পাদন করার সময় তোমার শোক করা উচিত নয়। অনুবাদঃ হে ভারত! সমস্ত সৃষ্ট জীব উৎপন্ন হওয়ার আগে অপ্রকাশিত ছিল, তাদের স্থিতিকালে প্রকাশিত থাকে এবং বিনাশের পর আবার অপ্রকাশিত হয়ে যায়। সুতরাং, সেই জন্য শোক করার কি কারণ? অনুবাদঃ কেউ এই আত্মাকে আশ্চর্যবৎ দর্শন করেন, কেউ আশ্চর্যভাবে বর্ণনা করেন এবং কেউ আশ্চর্য জ্ঞানে শ্রবণ করেন, আর কেউ শুনেও তাকে বুঝতে পারেন না। অনুবাদঃ হে ভারত! প্রাণীদের দেহে অবস্থিত আত্মা সর্বদাই অবধ্য। অতএব কোন জীবের জন্য তোমার শোক করা উচিত নয়। অনুবাদঃ ক্ষত্রিয়রূপে তোমার স্বধর্ম বিবেচনা করে তোমার জানা উচিত যে, ধর্ম রক্ষার্থে যুদ্ধ করার থেকে ক্ষত্রিয়ের পক্ষে মঙ্গলকর আর কিছুই নেই। তাই, তোমার দ্বিধাগ্রস্থ হওয়া উচিত নয়। অনুবাদঃ হে পার্থ! স্বর্গদ্বার উন্মোচনকারী এই প্রকার ধর্মযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ না চাইতেই যে সব ক্ষত্রিয়ের কাছে আসে, তাঁরা সুখী হন। অনুবাদঃ কিন্তু, তুমি যদি এই ধর্মযুদ্ধ না কর, তা হলে তোমার স্বীয় ধর্ম এবং কীর্তি ভ্রষ্ট হয়ে পাপ ভোগ করবে। অনুবাদঃ সমস্ত লোক তোমার কীর্তিহীনতার কথা বলবে এবং যে-কোন মর্যাদাবান লোকের পক্ষেই এই অসম্মান মৃত্যু অপেক্ষাও অধিকতর মন্দ। অনুবাদঃ সমস্ত মহারথীরা মনে করবেন যে, তুমি ভয় পেয়ে যুদ্ধক্ষেত্র পরিত্যাগ করেছ এবং তুমি যাদের কাছে সম্মানিত ছিলে, তারাই তোমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য জ্ঞান করবে। অনুবাদঃ তোমার শত্রুরা তোমার সামর্থ্যের নিন্দা করে বহু অকথ্য কথা বলবে। তার চেয়ে অধিকতর দুঃখদায়ক তোমার পক্ষে আর কি হতে পারে? অনুবাদঃ হে কুন্তীপুত্র! এই যদ্ধে নিহত হলে তুমি স্বর্গ লাভ করবে, আর জয়ী হলে পৃথিবী ভোগ করবে। অতএব যদ্ধের জন্য দৃঢ়সঙ্কল্প হয়ে উত্থিদ হও। অনুবাদঃ সুখ-দুঃখ, লাভ-ক্ষতি ও জয়-পরাজয়কে সমান জ্ঞান করে তুমি যুদ্ধের নিমিত্ত যুদ্ধ কর, তা হলে তোমাকে পাপভাগী হতে হবে না। অনুবাদঃ হে পার্থ! আমি তোমাকে সাংখ্য -যোগের কথা বললাম। এখন ভক্তিযোগ সম্বন্ধিনী বুদ্ধির কথা শ্রবণ কর, যার দ্বারা তুমি কর্মবন্ধন থেকে মুক্ত হতে পারবে। অনুবাদঃ ভক্তিযোগের অনুশীলন কখনও ব্যর্থ হয় না এবং তার কোনও ক্ষয় নেই। তার স্বল্প অনুষ্ঠানও অনুষ্ঠাতাকে সংসাররূপ মহাভয় থেকে পরিত্রাণ করে। অনুবাদঃ যারা এই পথ অবলম্বন করেছে তাদের নিশ্চয়াত্মিকা বুদ্ধি একনিষ্ঠ। হে কুরুনন্দন, অস্থিরচিত্ত সকাম ব্যক্তিদের বুদ্ধি বহু শাখাবিশিষ্ট ও বহিুমুখী। অনুবাদঃ বিবেকবর্জিত লোকেরাই বেদের পুষ্পিত বাক্যে আসক্ত হয়ে স্বর্গসুখ ভোগ,উচ্চকুলে জন্ম, ক্ষমতা লাভ আদিসকাম কর্মকেই জীবনের চরম উদ্দেশ্য বলে মনে করে। ইন্দ্রিয়সুখ ভোগ ও ঐশ্বর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে তারা বলে যে, তার ঊর্ধ্বে আর কিছুই নেই। অনুবাদঃ যারা ভোগ ও ঐশ্বর্যসুখে একান্ত আসক্ত, সেই সমস্ত বিবেকবর্জিত মুঢ় ব্যক্তিদের বুদ্ধি সমাধি অর্থাৎ ভগবানে একনিষ্ঠতা লাভ হয় না। অনুবাদঃ বেদে প্রধানত জড়া প্রকৃতির তিনটি গুণ সম্বন্ধেই আলোচনা করা হয়েছে। হে অর্জুন! তুমি সেই গুণগুলিকে অতিক্রম করে নির্গুণ স্তরে অধিষ্ঠিত হও। সমস্ত দ্বন্দ্ব থেকে মুক্ত হও এবং লাভ-ক্ষতি ও আত্মরক্ষার দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত হয়ে অধ্যাত্ম চেতনায় অধিষ্ঠিত হও। অনুবাদঃ ক্ষুদ্র জলাশয়ে যে সমস্ত প্রয়োজন সাধিত হয়, সেগুলি বৃহৎ জলাশয় থেকে আপনা হতেই সাধিত হয়ে যায়। তেমনই, ভগবানের উপাসনার মাধ্যমে যিনি পরব্রক্ষের জ্ঞান লাভ করে সব কিছুর উদ্দেশ্য উপলব্ধি করেছেন, তাঁরা কাছে সমস্ত বেদের উদ্দেশ্য সাধিত হয়েছে। অনুবাদঃ স্বধর্ম বিহিত কর্মে তোমার অধিকার আছে, কিন্তু কোন কর্মফলে তোমার অধিকার নেই। কখনও নিজেকে কর্মফলের হেতু বলে মনে করো না, এবং কখনও স্বধর্ম আচরণ না করার প্রতিও আসক্ত হয়ো না। অনুবাদঃ হে অর্জুন! ফলভোগের কামনা পরিত্যাগ করে ভক্তিযোগস্থ হয়ে স্বধর্ম-বিহিত কর্ম আচরণ কর। কর্মের সিদ্ধি ও অসিদ্ধি সম্বন্ধে যে সমবুদ্ধি, তাকেই যোগ বলা হয়। অনুবাদঃ হে ধনঞ্জয়! বুদ্ধিযোগ দ্বারা ভক্তির অনুশীলন করে সকাম কর্ম থেকে দূরে থাক এবং সেই চেতনায় অধিষ্ঠিত হয়ে ভগবানের শরণাগত হও। যারা তাদের কর্মের ফল ভোগ করতে চায়, তারা কৃপণ। অনুবাদঃ ‍ যিনি ভগবদ্ভক্তির অনুশীলন করেন, তিনি এই জীবনেই পাপ ও পুণ্য উভয় থেকেই মুক্ত হন। অতএব, তুমি নিষ্কাম কর্মযোগের অনুষ্ঠান কর। সেটিই হচ্ছে সর্বঙ্গীণ কর্মকৌশল। অনুবাদঃ মনীষিগণ ভগবানের সেবায় যুক্ত হয়ে কর্মজাত ফল ত্যাগ করে জন্ম-মৃত্যুর বন্ধন থেকে মুক্ত হন। এভাবে তাঁরা সমস্ত দুঃখ-দুর্দশার অতীত অবস্থা লাভ করেন। অনুবাদঃ এভাবে পরমেশ্বর ভগবানে অর্পিত নিষ্কাম কর্ম অভ্যাস করতে করতে যখন তোমার বুদ্ধি মোহরূপ গভীর অরণ্যকে সম্পূর্ণরূপে অতিক্রম করবে,তখন তুমি যা কিছু শুনেছ এবং যা কিছু শ্রবণীয়, সেই সবের প্রতি সম্পূর্ণরুপে নিরপেক্ষ হতে পারবে। অনুবাদঃ তোমার বুদ্ধি যখন বেদের বিচিত্র ভাষার দ্বারা আর বিচলিত হবে না এবং আত্ম-উপলব্ধির সমাধিতে স্থির হবে, তখন তুমি দিব্যজ্ঞান লাভ করে ভক্তিযোগে অধিষ্ঠিত হবে। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ্ঞাসা করলেন- কেশব! স্থিতপ্রজ্ঞ অর্থাৎ অচলা বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের লক্ষণ কি? তিনি কিভাবে কথা বলেন, কিভাবে অবস্থান করেন এবং কিভাবেই বা তিনি বিচরণ করেন? অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-হে পার্থ! জীব যখন মানসিক জল্পনা-কল্পনা থেকে উদ্ভুত সমস্ত মনোগত কাম পরিত্যাগ করে এবং তার মন যখন এভাবে পবিত্র হয়ে আত্মাতেই পূর্ণ পরিতৃপ্তি লাভ করে, তখনই তাকে স্থিতপ্রজ্ঞ বলা হয়। অনুবাদঃ ত্রিতাপ দুঃখ উপস্থিত হলেও যাঁর মন উদ্ভিগ্ন হয় না, সুখ উপস্থিত হলেও যাঁর স্পৃহা হয় না এবং যিনি রাগ, ভয় ও ক্রোধ থেকে মুক্ত, তিনিই স্থিতধী অর্থাৎ স্থিতপ্রজ্ঞ। অনুবাদঃ জড় জগতে ‍যিনি সমস্ত জড় বিষয়ে আসক্তি রহিত, যিনি প্রিয় বস্তু লাভে আনন্দিত হন না এবং অপ্রিয় বিষয় উপস্থিত হলে দ্বেষ করেন না, তিনি পূর্ণ জ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। অনুবাদঃ কুর্ম যেমন তার অঙ্গসমূহ তার কঠিন বহিরাবরণের মধ্যে সঙ্কুচিত করে, তেমনই যে ব্যক্তি তাঁর ইন্দ্রিয়গুলিকে ইন্দ্রিয়ের বিষয় থেকে প্রত্যাহার করে নিতে পারেন, তাঁর চেতনা চিন্ময় জ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত। অনুবাদঃ দেহবিশিষ্ট জীব ইন্দ্রিয়সুখ ভোগ থেকে নিবৃত্ত হতে পারে, কিন্তু তবুও ইন্দ্রিয়সুখ ভোগের আসক্তি থেকে যায়। কিন্তু উচ্চতর স্বাদ আস্বাদন করার ফলে তিনি সেই বিষয়তৃষ্ণা থেকে চিরতরে নিবৃত্ত হন। অনুবাদঃ হে কোন্তেয়! ইন্দ্রিয়সমূহ এতই বলবান এবং ক্ষোভকারী যে, তারা অতি যত্মশীল বিবেকসম্পন্ন পুরুষের মনকেও বলপূর্বক বিষয়াভিমুখে আকর্ষণ করে। অনুবাদঃ যিনি তাঁর ইন্দ্রিয়গুলিকে সম্পূর্ণরুপে সংযত করে আমার প্রতি উত্তমা ভক্তিপরায়ণ হয়ে তাঁর ইন্দ্রিয়গুলিকে সম্পূর্ণরুপে বশীভুত করেছেন, তিনিই স্থিতপ্রজ্ঞ। অনুবাদঃ ইন্দ্রিয়ের বিষয়সমূহ সম্বন্ধে চিন্তা করতে করতে মানুষের তাতে আসক্তি জন্মায়, আসক্তি থেকে কাম উৎপন্ন হয় এবং কামনা থেকে ক্রোধ উৎপন্ন হয়। ক্রোধ থেকে সম্মোহ, সম্মোহ থেকে স্মৃুতিবিভ্রম, স্মৃতিবিভ্রম থেকে বুদ্ধিনাশ এবং বুদ্ধিনাশ হওয়ার ফলে সর্বনাশ হয়। অর্থাৎ, মানুষ পুনরায় জড় জগতের অন্ধকূপে অধঃপতিত হয়। অনুবাদঃ সংযতচিত্ত মানুষ প্রিয় বস্তুতে স্বাভাবিক আসক্তি এবং অপ্রিয় বস্তুতে স্বাভাবিক বিদ্বেষ থেকে মুক্ত হয়ে, তাঁর বশীভূত ইন্দ্রিয়ের দ্বারা ভগবদ্ভক্তির অনুশীলন করে ভগবানের কৃপা লাভ করেন। অনুবাদঃ চিন্ময় চেতনায় অধিষ্ঠিত হওয়ার ফলে তখন আর জড় জগতের ত্রিতাপ দুঃখ থাকে না; এভাবে প্রসন্নতা লাভ করা ফলে বুদ্ধি শীঘ্রই স্থির হয়। অনুবাদঃ যে ব্যক্তি কৃষ্ণভাবনায় যুক্ত নয়, তার চিত্ত সংযত নয় এবং তার পারমার্থিক বুদ্ধি থাকতে পারে না। আর পরমার্থ চিন্তাশূন্য ব্যক্তির শান্তি লাভের কোন সম্ভাবনা নেই। এই রকম শান্তিহীন ব্যক্তির প্রকুত সুখ কোথায়? অনুবাদঃ প্রতিকূল বায়ু নৌকাকে যেমন অস্থির করে, তেমনই সদা বিচরণকারী যে কোন একটি মাত্র ইন্দ্রিয়ের আকর্ষণেও মন অসংযত ব্যক্তির প্রজ্ঞাকে হরণ করতে পারে। অনুবাদঃ সুতরাং, হে মহাবাহো! যাঁর ইন্দ্রিয়গুলি ইন্দ্রিয়ের বিষয় থেকে সর্বপ্রকারে নিবৃত্ত হয়েছে, তিনিই স্থিতপ্রজ্ঞ। অনুবাদঃ সমস্ত জীবের পক্ষে যা রাত্রিস্বরূপ, স্থিতপ্রজ্ঞ সেই রাত্রিতে জাগরিত থেকে আত্ম-বুদ্ধিনিষ্ঠ আনন্দকে সাক্ষাৎ অনুভব করেন। আর যখন সমস্ত জীবেরা জেগে থাকে, তখন তত্ত্বাদর্শী মুনির নিকট তা রাত্রিস্বরূপ। অনুবাদঃ বিষয়কামী ব্যক্তি কখনও শান্তি লাভ করে না। জলরাশি যেমন সদা পুরপূর্ণ এবং স্থির সমু্দ্রে প্রবেশ করেও তাকে ক্ষোভিত করতে পারে না, কামসমূহও তেমন স্থিতপ্রজ্ঞ ব্যক্তিতে প্রবিষ্ট হয়েও তাঁকে বিক্ষুব্ধ করতে পারে না, অতএব তিনিই শান্তি লাভ করেন। অনুবাদঃ যে ব্যক্তি সমস্ত কামনা-বাসনা পরিত্যাগ করে জড় বিষয়ের প্রতি নিষ্পৃহ, নিরহঙ্কার ও মমত্ববোধ রহিত হয়ে বিচরণ করেন, তিনিই প্রকৃত শান্তি লাভ করেন। অনুবাদঃ এই প্রকার স্থিতিকেই ব্রাক্ষীস্থিতি বলে। হে পার্থ! যিনি এই স্থিতি লাভ করেন, তিনি মোহপ্রাপ্ত হন না। জীবনের অন্তিম সময়ে এই স্থিতি লাভ করে, তিনি এই জড় জগতের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে ভগবৎ-ধামে প্রবেশ করেন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৩ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৪ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৪ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৫ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৫ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৫ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৬ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৮ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৯ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৯ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৯ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৯ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৯ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১০ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১০ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১১ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১১ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৪ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৫ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৫ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৬ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৭ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৮ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)
এভাবে আপনার ব্যবহারকারী পাতায় যুক্ত করুন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৮ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৮ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৮ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৮ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৮ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২০ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২০ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২০ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২১ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২১ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ২২ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২২ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২২ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২২ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৩ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৩ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৩ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৩ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) আয়াতঃ ৮৩ রুকূঃ ৫, মাক্কী {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৪ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৪ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৫ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৬ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৬ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) BasicC SDL_ttf লাইব্রেরি এবং এর নিজস্ব সাধারণ বিটম্যাপ ফন্টের মাধ্যমে ভেক্টর ফন্ট সমর্থন করে। * ডিফল্ট ফন্ট ইমেজ ব্লেন্ডিং মোড সেট করতে ImgBlendMode(BASFont,1) কল করুন একটি পাঠ্য প্রদর্শনের রুটিন যা অন্যান্য কমান্ড দ্বারা বলা হয়। আপনি এটি সরাসরি ব্যবহার করতে পারেন, শেষে সেমিকোলন সম্পর্কে মনে রাখবেন। এটি পোলিশ ডায়াক্রিটিক অক্ষর সমর্থন করে, এটি একটি একক শিলালিপি বা ধারাবাহিক লাইনে শিলালিপির একটি অ্যারে প্রদর্শন করতে পারে। *st টেক্সট দেখানো হবে বা স্ট্রিং এর একটি অ্যারে STRING[] *m একটি প্রদত্ত স্ট্রিংয়ের জন্য সর্বাধিক অক্ষর সংখ্যা 1 এর জন্য কোন সীমা নেই *l সারণির সারির সর্বোচ্চ সংখ্যা প্রদর্শিত *X X স্থানাঙ্ক, যার বাইরে অক্ষর লেখা বন্ধ বা পরের লাইনে যায় *Y Y সমন্বয়, যার বাইরে অক্ষর লেখা বন্ধ ভেক্টর ফন্ট সমর্থন করার জন্য SDL_ttf, dom প্রয়োজন ডিফল্টরূপে BasicSDL-এ অন্তর্ভুক্ত। এটি এমন ফন্টগুলিকে রূপান্তর করে যা সাবটাইটেলগুলিকে SDL_Surface টাইপের একটি ছবিতে বরাদ্দ করে এবং এটিকে SDLSurface ভেরিয়েবলে বরাদ্দ করে, বেসিক একটি ফাংশন ধারণ করে যা এই ছবিটিকে SDLTexture ভেরিয়েবলের জন্য নির্ধারিত একটি টেক্সচারে রূপান্তর করে এবং এটি পর্দায় প্রদর্শন করে। FileN ফাইল থেকে ফন্ট লোড করে, এর সাইজ সেট করে এবং TTF_Font* টাইপের ফন্ট ভেরিয়েবলে বরাদ্দ করে। আপনাকে অবশ্যই একটি পয়েন্টার ভেরিয়েবল আগেই ঘোষণা করতে হবে, যেমন: TTF_Font *Font=NULL; বর্তমান ফন্টের জন্য txt পাঠ্যের প্রস্থ এবং উচ্চতা দেয়। উদাহরণ (TTF ফন্ট ফাইল প্রয়োজন): ফাংশনটি বর্তমান ফাইলের অবস্থান থেকে পড়া একটি অক্ষর (বাইট) প্রদান করে। SDL_ReadU8(SDLRWops) কল করে ফাইলের বর্তমান "কার্সার" অবস্থান ফেরত দেয়। SDL_RWtell(SDLRWops) কল করে হোস্টের পরামিতি S এর উপর নির্ভর করে ফাইলের "কারসার" সরানো হয়: মনোযোগ কিছু চ্যানেল কমান্ড, যেমন চ্যানেলপ্যানিং, চ্যানেলে অডিও চালানো হলে কাজ নাও করতে পারে, এটি প্রথমে HaltChannel কমান্ড দিয়ে বন্ধ করতে হবে। চ্যানেলের জন্য দূরত্ব সিমুলেশন (0-255) সক্ষম করে (ভলিউম অ্যাটেন্যুয়েশন)। চ্যানেল নং এর জন্য বাম এবং ডান চ্যানেলের ভলিউম (0-255) সেট করে। FM নামে একটি মিউজিক ফাইল লোড করে এবং এটিকে MixMusic ভেরিয়েবলে বরাদ্দ করে। ভেরিয়েবলটি বেসিকএসডিএল-এ ঘোষণা করা হয়েছে। মিউজিক লুপ বার বাজায়। যখন loops=-1 অনির্দিষ্টকালের জন্য পুনরাবৃত্তি হয়। মিউজিক বাজলে 1, না হলে 0 ফেরত দেয়। ms মিলিসেকেন্ডের জন্য প্রথম প্লেতে মিউজিক লুপ বার বাড়ে। মিলিসেকেন্ডের জন্য মিউট মিউজিক শুরু করুন। মিউজিক ভলিউমকে ভলিউমে সেট করে। সর্বোচ্চ 128 1 এর জন্য বর্তমান ভলিউম দেয়। মিউজিক পজ হলে 1 ফেরত দেয়, অন্যথায় 0। বিরতি দেওয়া সঙ্গীত বাজানো অবিরত. মিউজিকটিকে পজিশন পজিশনে "স্ক্রোল" করে, MOD-এর জন্য এটি হল ফ্র্যাগমেন্ট নম্বর, OGG শুরু থেকে সেকেন্ড, MP3 বর্তমান অবস্থান থেকে সেকেন্ড FS নামের একটি ফাইল থেকে একটি সাউন্ড লোড করে S ভেরিয়েবলে বরাদ্দ করে। ভেরিয়েবলটি Mix_Chunk* টাইপের এবং আগে থেকেই ঘোষণা করতে হবে, যেমন Mix_Chunk* sound=NULL; SS শব্দকে তার ফ্রিকোয়েন্সি (পিচ) mul দ্বারা গুণ করে রূপান্তরিত করে, রূপান্তরিত শব্দকে এস-এ বরাদ্দ করে। পরিবর্তনশীল S মিক্স_চঙ্ক* টাইপের এবং আগে থেকেই ঘোষণা করতে হবে। চ্যানেলে সাউন্ড এস চালান (যখন -1 প্রথম ফ্রিতে বাজে) লুপ +1 বার বা অনির্দিষ্টকালের জন্য -1। উপরের মত, কিন্তু শুধুমাত্র ticks মিলিসেকেন্ডের জন্য বা শেষ পর্যন্ত যদি ticks=-1 হয়। প্লেসাউন্ডের মতো, কিন্তু ভলিউম ms মিলিসেকেন্ডে তৈরি হয়। উপরের মত, কিন্তু শুধুমাত্র মিলিসেকেন্ডের টিকগুলির জন্য বাজানো হয়। S শব্দের ভলিউমকে ভলিউমে (0-128) সেট করে। S শব্দ অপসারণ করে এবং মেমরি মুক্ত করে। চ্যানেলের ভলিউম (বা সব হলে 1) ভলিউমে সেট করে। একটি চ্যানেলে প্লেব্যাক বিরতি দেয়৷ চ্যানেল পজ করা হলে 1 ফেরত দেয়, অন্যথায় 0। চ্যানেলে প্লেব্যাক আবার শুরু করে। -1-এর জন্য একটি চ্যানেল বা সমস্ত চ্যানেলে প্লেব্যাক বন্ধ করে। আমি আগে কিন্তু টিক মিলিসেকেন্ড পরে. ms মিলিসেকেন্ডের জন্য চ্যানেল, বা সমস্ত -1-এর জন্য নিঃশব্দ করে। চ্যানেল বাজলে 1, না থাকলে 0 1-এর জন্য বাজানো চ্যানেলের সংখ্যা প্রদান করে। একটি চ্যানেলের জন্য বাম এবং ডান চ্যানেলগুলি অদলবদল করুন। flip=0 প্রতিস্থাপন নেই, flip>0 প্রতিস্থাপন এমএস মিলিসেকেন্ডের জন্য প্রোগ্রামটিকে বিরতি দেয়। স্ক্রিন সিঙ্ক্রোনাইজেশন (vsync) চালু থাকলে, বিরতির সময় পরিবর্তিত হতে পারে। SDL_Delay(ms); প্রোগ্রাম শুরু হওয়ার পর থেকে মিলিসেকেন্ডের সংখ্যা প্রদান করে। SDL_GetTicks কল করে {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৭ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) ইসলাম, বিশেষ করে সুন্নি ইসলাম শত শত বছর ধরে আরব দেশগুলোকে গড়ে তুলেছে। পশ্চিমা দেশগুলোর নবজাতক গণতন্ত্রের বিপরীতে, ইসলাম দীর্ঘকাল ধরে টিকে আছে। ইসলাম ধর্ম ও রাষ্ট্রীয় বিষয়ের মধ্যে কোন প্রতিষ্ঠিত পার্থক্যও রাখে না। একজন আরব এই অদ্ভুত মনে করে না, তারা ধূসর অঞ্চলের পরিপ্রেক্ষিতে চিন্তা করে না। নির্দিষ্ট রাষ্ট্র ও ধর্মীয় আদর্শের প্রতি আনুগত্য ও আনুগত্য তাদের কাছে স্বাভাবিক। আরব হওয়ার অর্থ এই নয় যে আপনাকে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসতে হবে। অথবা আপনাকে এমনকি একটি আরব ভাষী সম্প্রদায়ের মধ্যে জন্মগ্রহণ করতে হবে। কখনও কখনও আরবি ভাষায় কথা বলার জন্য, যথেষ্ট দক্ষতা অর্জনের জন্য আরবি ভাষায় শিক্ষা গ্রহণ করা যেতে পারে, এটি নিজেই আপনাকে আরব করে তুলতে পারে। থাম্বের নিয়ম অনুসারে যদি আপনার একটি আরবি নাম থাকে এবং আপনি আরবি ভাষায় কথা বলেন বা ব্যবহার করেন তবে আপনি একজন আরব। আরবদের সারা বিশ্বে, বিশেষ করে আফ্রিকান দেশ, মিশর, সিরিয়া, ইরাক, জর্ডান, আরব এবং অন্যান্য দেশে পাওয়া যায়। তারা বিভিন্ন জাতীয়তার অন্তর্গত। ইরানকে আরব রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। এক অর্থে, এটি একটি বিস্তৃত সংজ্ঞা যা আরব হওয়ার অর্থ কী। ইসলাম, অন্য যে কোন ধর্মের চেয়ে বেশি আধুনিক সময়ের ভূ-রাজনৈতিক আন্দোলনের অধীন। শরিয়াহ, ইসলামী আইনের শাসনের সম্পূর্ণ ইসলামী ধারণা, নিজেকে আধুনিক গণতান্ত্রিক আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করে। নারীরা ইউরোপের তুলনায় আরও বেশি সংরক্ষিত ও আরও বিনয়ী পোশাক পরিধান করে এবং কিছু ঐতিহ্যগত মূল্যবোধ আরব পারিবারিক ইউনিটে দৃঢ়ভাবে অনুষ্ঠিত হয়। যে কোনও কিছুর চেয়ে এই পার্থক্যগুলি পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে একটি বিভাজন তৈরি করেছে এবং আজ অবধি প্রাচ্যের আখ্যানকে আকার দিয়েছে। যদিও 'প্রাচ্য' ধারণাটি অতীতের কিছু, তবুও আরবদের এখনও অতীতের এক পা দৃঢ়ভাবে স্থাপন করা মানুষ হিসাবে দেখা হয়। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৮ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৯ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৯ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৪ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৪ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৭ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৮ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৮ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল বারো বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের উপযোগী বই (গল্পের বই ব্যতীত) প্রস্তুত করা। এখানে সেই সকল বই, যেগুলোতে বেশ কিছু রঙিন ছবি, চিত্র, নকশা ইত্যাদি আছে তা রাখা থাকবে। উইকিশৈশবের বইগুলি প্রস্তুত করছেন বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত একটি সম্প্রদায়; যার মধ্যে আছেন লেখক, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী এবং বালক-বালিকা; সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করছেন। এখানে থাকা সকল বইয়ে প্রকাশিত তথ্যগুলো যাচাইযোগ্য। এই প্রকল্পের আওতায় আপনাকে শিশুদের জন্য বই লেখা তথা সম্পাদনার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। এই বইগুলির সবকয়টি'ই সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ক্রিয়েটিভ কমন্সের আওতায় বিতরণ করা যাবে। উইকিশৈশবে আপনার পড়ার জন্য বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে। তা সত্ত্বেও আপনি নিজেই বই লিখতে পারেন। কোনো বিষয়ে আপনার যদি মোটামুটি একটা ধারণা থেকে থাকে এবং আপনি যদি তা সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতে চান, তাহলে "সম্পাদনা" নামের লিঙ্কে ক্লিক করুন আর যা জানাতে চাইছেন তা লিখে ফেলুন। ব্যাপারটা ঠিক এতটাই সহজ! কি ধরণের কাজ করতে হবে ভাবছেন? বরং এগুলি দেখুন: * একটি নতুন বই লেখার কাজ শুরু করুন অথবা ইতোমধ্যে লেখা আছে এ'রকম একটি বইয়ের পরিমার্জনা করুন। * একটি পাতার বিষয়বস্তু ঠিক আছে কি না যাচাই করুন। * নিবন্ধগুলির বানান ব্যাকরণ, বাচনশৈলী এবং বানান পরখ করে দেখুন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১১ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম কি? এগুলো বুঝার আগে আমাদের বুঝতে হবে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কি। আমরা কম্পিউটার, মোবাইল বা যে ইলেকট্রনিক যন্ত্রই ব্যবহার করি না কেন, এটা বিশেষ কিছু নিয়ম বা ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী কাজ করে। এই ইন্সট্রাকশনের সমন্বয়েই এই যন্ত্রের বিভিন্ন সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। কম্পিউটার মানুষের ভাষা বুঝে না, কেবল বুঝতে পারে বাইনারি বা 0 এবং 1। তাই বিশেষ কিছু প্রোগ্রামিং ভাষায় কোড লিখে সেটাকে বাইনারিতে রূপান্তর করে কম্পিউটারকে বোঝানো হয় কি করতে হবে। ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম প্রোগ্রামিং এর একটু অন্তর্বর্তী বিষয়বস্তু। তাই এগুলো বুঝতে হলে আগে একটি প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকা দরকার। যেহেতু এই বইয়ে আমরা সি প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করবো, তাই এই ভাষার মূল বিষয়বস্তু যেমন ডেটা টাইপ, অপারেটর, লুপ, অ্যারে ইত্যাদি সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। সীভ অব ইরাটোসথেন্স হলো যে কোনও নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত সব মৌলিক সংখ্যা খুঁজে বের করার জন্য ব্যবহৃত একটি প্রাচীন অ্যালগরিদম। মৌলিক সংখ্যা খুজে বের করার জন্য আমরা এর গুণনীয়ক বের করি। যদি কোনো সংখ্যার ১ এবং ঐ সংখ্যা বাদে অন্য কোনো গুণনীয়ক পাওয়া যায় তাহলে সেই সংখ্যাকে আমরা মৌলিক সংখ্যা বলি না। যদি একটু উল্টোভাবে চিন্তা করি, তাহলে কোনো একটি সংখ্যার গুণিতক কখনও মৌলিক সংখ্যা হতে পারে না। যেমন ধরা যাক ২ এর গুণিতক হলো ৪, ৬, ৮, ১০ ইত্যাদি। এই সব সংখ্যাগুলোই ২ দ্বারা বিভাজ্য, তাই এরা মৌলিক সংখ্যা নয়। সীভ অব ইরাটোসথেন্স অ্যালগরিদমেও মূলত এই বিষয়টিই ব্যবহার করা হয়। সীভ অব ইরাটোসথেন্স অ্যালগরিদম ব্যবহার করে কোনো একটি সীমার মধ্যে কতোগুলো সংখ্যা আছে এবং সংখ্যাগুলো কি কি তা আমরা বের করে ফেলতে পারি। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) আয়াতঃ ৭৮ রুকূঃ ৩, মাক্কী ৭৮ কত পূণ্যময় আপনার পালনকর্তার নাম, যিনি মহিমাময় ও মহানুভব। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৪ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) চাল ১০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে আস্ত গরম মশলা ও লবণ দিয়ে সিদ্ধ করুন । মুরগির মাংস, টকদই, হলুদ, ধনে, জিরা গুড়ো, মরিচ গুড়ো, আদা, রসুন বাটা একত্রে মেখে ১ ঘণ্টা ম্যারিনেট করুন । তেল গরম করে পেঁয়াজ বাদামি করে ভেজে টমেটো দিয়ে ভুনে নিন । এবার ম্যারিনেট করা মাংস দিয়ে কষিয়ে নিন । প্রায় সিদ্ধ হয়ে গেলে লেবুর রস, মেথি, গোলমরিচ গুড়ো, গরম মশলা গুড়ো, বিরিয়ানি মশলা দিয়ে আরো কিছুক্ষণ রান্না করুন । জল শুকিয়ে তেল ভেসে উঠলে নামিয়ে নিন । এবার একটি বড় পাত্রে প্রথমে রান্না করা মাংস, তার উপর সিদ্ধ চাল, কাঁচালঙ্কা, পুদিনা পাতা, ধনেপাতা কুচি দিয়ে পুনরায় এভাবে আরেকটি লেয়ার করে তার উপর দুধ, ঘি ও লবণ ছিটিয়ে দিয়ে ভালো করে ঢেকে ৩০ মিনিট পর নামিয়ে নিয়ে পরিবেশন করুন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৫ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৫ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৬ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৭ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) ২৪ তিনিই আল্লাহ, স্রষ্টা, উদ্ভাবক, রূপদাতা। সমস্ত উত্তম নামসমূহ তাঁরই। নভোমন্ডলে ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, সবই তাঁর গৌরব ও মহিমা ঘোষণা করে। তিনি প্রবল পরাক্রান্ত, মহাপ্রজ্ঞাবান। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৮ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) এছাড়া ডোনাট টিউটোরিয়াল নামে ব্লেন্ডার ব্যবহারের ভিডিও ধারাবাহিক বিদ্যমান: এখানে ব্লেন্ডারের কিছু মৌলিক বিষয় নিয়ে বাংলা নির্দেশনা দেওয়া হবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৯ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) আমি ২৭ জানুয়ারি ২০২১ সালে প্রথম বাংলা উইকিপিডিয়া সম্পাদনা শুরু করি। আমি ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে অনুযায়ী বাংলা উইকিপিডিয়া ২০০+ নিবন্ধ এবং ২০২৩ সালের, আগস্ট বাংলা অনুযায়ী বাংলা উইকিপিডিয়া ৬৫০০ সম্পাদনা করি। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৯ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) আয়াতঃ ২০ রুকূঃ ২, মাক্কী পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু, আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি ২০ আপনার পালনকর্তা জানেন, আপনি এবাদতের জন্যে দন্ডায়মান হন রাত্রির প্রায় দু’তৃতীয়াংশ, অর্ধাংশ ও তৃতীয়াংশ এবং আপনার সঙ্গীদের একটি দলও দন্ডায়মান হয়। আল্লাহ দিবা ও রাত্রি পরিমাপ করেন। তিনি জানেন, তোমরা এর পূর্ণ হিসাব রাখতে পার না। অতএব তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমা পরায়ন হয়েছেন। কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ, ততটুকু আবৃত্তি কর। তিনি জানেন তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ অসুস্থ হবে, কেউ কেউ আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধানে দেশে-বিদেশে যাবে এবং কেউ কেউ আল্লাহর পথে জেহাদে লিপ্ত হবে। কাজেই কোরআনের যতটুকু তোমাদের জন্যে সহজ ততটুকু আবৃত্তি কর। তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ দাও। তোমরা নিজেদের জন্যে যা কিছু অগ্রে পাঠাবে, তা আল্লাহর কাছে উত্তম আকারে এবং পুরস্কার হিসেবে বর্ধিতরূপে পাবে। তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২১ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২১ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২২ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) ১৩ হে মু’মিনগণ! তোমরা এমন সম্প্রদায়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব করো না আল্লাহ যাদের প্রতি রাগান্বিত। তারা পরকাল সম্পর্কে তেমনি নিরাশ যেমন কবরবাসী কাফিররা নিরাশ (কারণ তারা পরকালকে অবিশ্বাস করার কারণে তার জন্য কোন প্রস্তুতি গ্রহণ করেনি।) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৩ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৫ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৬ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৬ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৭ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৭ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৮ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৮ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১২ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১২ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১২ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৫ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) পাইথন একটি ডায়নামিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা বহু ডেভেলপারের হৃদয় জয় করেছে । এর মধ্যে আছে গুগল, ড্রপবক্স, ইন্সটাগ্রাম, মোজিলা সহ অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠানের হাজারো প্রকৌশলী। পাইথন এমন একটি ভাষা যার গঠন শৈলী অনন্য এবং প্রকাশভঙ্গি অসাধারণ । চমৎকার এই ল্যাঙ্গুয়েজটি তাই আজ ছড়িয়ে পড়েছে নানা দিকে ওয়েব, ডেস্কটপ, মোবাইল, সিস্টেম এ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সাইন্টিফিক কম্পিউটিং কিংবা মেশিন লার্নিং সবর্ত্রই পাইথনের দৃপ্ত পদচারণা। আরও নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে Django, Flask, Tornado ইত্যাদি ফ্রেমওয়ার্ক এর মাধ্যমে ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট করতে চাইলে পাইথন জানা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আবার ডেস্কটপ বা গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেইস সমৃদ্ধ সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের জন্য পাইথন প্রোগ্রামিং এর জ্ঞানকে ব্যবহার করা যাবে PyQT এর মত টুলকিট বা Tkinter এর মত প্যাকেজ এর সাথে। আরও আছে Kivy এর মত লাইব্রেরী। বর্তমানে বহুল আলোচিত এবং ভবিষ্যতের প্রযুক্তির ভিত্তি ডাটা সায়েন্স এবং মেশিন লার্নিং, সর্বোপরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কাজ করতে চাইলে পাইথন হতে পারে নির্দ্বিধায় প্রথম পছন্দের প্ল্যাটফর্ম। কারণ, scikit-learn এর মত মেশিন লার্নিং লাইব্রেরী, Pandas এর মত ডাটা ফ্রেম লাইব্রেরী, Numpy এর মত ক্যালকুলেশন লাইব্রেরী যেগুলো এক কথায় অনন্য- এসবই আছে পাইথনের জন্য। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু, আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি ৮ ওরা ঊর্ধ্ব জগতের কোন কিছু শ্রবণ করতে পারে না এবং চার দিক থেকে তাদের প্রতি উল্কা নিক্ষেপ করা হয়। সিংহ বন্য আফ্রিকার একটি প্রধান প্রতীক। তারা তাদের শক্তি এবং সৌন্দর্যের জন্য আফ্রিকায় দীর্ঘদিন ধরে সম্মানিত। সিংহই একমাত্র বড় বিড়াল যারা বড় দলে বাস করে। এছাড়াও, তাদের যে কোনও বিড়ালের সবচেয়ে জোরে গর্জন দিতে পারে, যা পাঁচ মাইল পর্যন্ত শোনা যায়! জঙ্গলের রাজা ডাকনাম হলেও সিংহরা জঙ্গলে বাস করে না। তারা সাভানা নামক সমতল ঘাসযুক্ত সমভূমিতে বাস করে; সাভানাতে তাদের সাধারণত একটি নির্দিষ্ট জায়গা থাকে যেখানে তারা থাকতে পছন্দ করে। প্রাচীনকালে, সিংহ প্রায় প্রতিটি মহাদেশে বিচরণ করত। আজ, তারা সাধারণত মধ্য এবং দক্ষিণ আফ্রিকা জুড়ে পাওয়া যায়। এশিয়া মহাদেশে ভারতের গির অরণ্যেও অল্প সিংহ রয়েছে। এছাড়াও, বেশিরভাগ মানুষ আজ সিংহকে "পশুর রাজা" হিসাবে জানে। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের মাথার চারপাশে এবং ঘাড়ের নিচের দিকে দৌড়ানো লোমশ কেশর দ্বারা চেনা যায়। কিছু সিংহের জন্য মানি এমনকি পেট বরাবর দৌড়ায়। পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে চেহারায় এত নাটকীয় পার্থক্য অন্য কোনও বড় বিড়াল নেই। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ১৯ রুকূ: নেই শ্রেণী:মাক্কী সূরা পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু, আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াতঃ ৫৬ রুকূঃ ২, মাক্কী ৫৬ আর আল্লাহর ইচ্ছে ছাড়া কেউ উপদেশ গ্ৰহণ করতে পারে না; তিনিই যোগ্য যে, একমাত্র তাঁরই তাকওয়া অবলম্বন করা হবে, আর তিনিই ক্ষমা করার অধিকারী। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াতঃ ২৯টি রুকূঃ ১, মাক্কী আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াতঃ ৪৬টি রুকূঃ ২, মাক্কী ১৮ অতঃপর বলো তোমার পবিত্র হওয়ার আগ্রহ আছে ২৪ এবং বললঃ আমিই তোমাদের সেরা পালনকর্তা। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে আয়াতঃ ৪২টি রুকূঃ ১, মাক্কী {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াতঃ ৩০ রুকূঃ ২, মাক্কী আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২২ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৪ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৪ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৫ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) দীর্ঘদিন ধরে এই উপলব্ধি হয়েছে যে লেগো ব্লকগুলি শিশুদের খেলনার চেয়ে অনেক বেশি, এগুলো বড়দের খেলনাও। টেকনিক লেগো (সি) এবং পরে মাইন্ডস্টর্মস লেগো (সি) প্রবর্তনের সাথে সাথে লেগো স্ট্যাটিক মডেলিংয়ের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে ওঠে। এটি একটি লাইভ, বহুমাত্রিক সিমুলেশন হয়ে ওঠে। লেগোর সাহায্যে আমরা এখন বিল্ডিং এবং স্থির বস্তুর সাধারণ মডেলের চেয়ে অনেক বেশি পুনরুত্পাদন করতে পারি, আমরা এখন রোবট এবং চলমান মডিউল তৈরি করতে পারি যা সঠিকভাবে বিশ্বকে প্রতিনিধিত্ব করে। লেগো ডিজাইনের দুটি ধরণ রয়েছে: সৃজনশীল এবং নির্দেশমূলক। নির্দেশনামূলক বিল্ডিং একটি গাইড হিসাবে বিস্তারিত নির্দেশাবলী সহ করা হয়। লেগো ইনকর্পোরেটেড তাদের সমস্ত পণ্যগুলির সাথে বিল্ডিং নির্দেশাবলী সরবরাহ করে যা অংশগুলির বিভিন্ন ব্যবহারের বিবরণ এবং সৃজনশীল ডিজাইনিংয়ে তাদের ব্যবহারের টিপস ধারণ করে। সৃজনশীল ডিজাইনে নির্দেশাবলী ছাড়াই বিল্ডিং জড়িত, যার জন্য অনেক বেশি সৃজনশীলতা প্রয়োজন। এই বইয়ে আমরা অনেকগুলি নির্দেশনামূলক ডিজাইন দিয়েছি যা লেগো দ্বারা তৈরি হয়েছিল বা স্বাধীন ডিজাইনারদের দ্বারা জমা দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি বাড়িতে আপনার লেগো ব্যবহার করে কীভাবে আপনার নিজের সফল ডিজাইন তৈরি করবেন সে সম্পর্কে অনেক গুলি টিপস রয়েছে। মনে রাখবেন, গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি সেরা মডেল তৈরি করা বা সঠিকভাবে বাস্তবতা পুনরুত্পাদন করা নয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মজা করা! নিম্নলিখিত উপকরণগুলি আপনার থাকা উচিত (বা আদর্শভাবে হওয়া উচিত): * লেগো উপাদান। লেগো বিভিন্ন ধরণের ইট, প্লেট এবং অন্যান্য উপাদানসহ বাল্ক প্যাকেজে বা সেট হিসাবে উপলব্ধ যা বাক্সে বা অন্যান্য সৃষ্ট মডেল তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। * বেস-প্লেটগুলি সাধারণত স্বতন্ত্রভাবে কেনা যায়, যদিও কিছু সেটের সাথে আসে। তাদের নামের মতো, তারা মডেলগুলির জন্য ভিত্তি হিসাবে কাজ করে এবং সহায়তা সরবরাহ করতে সহায়তা করে। বেস-প্লেটগুলি ৩২x৩২ এবং ৪৮x৪৮ আকারে সর্বাধিক উপলব্ধ, তবে বিভিন্ন আকার, রঙয়ের পাওয়া যায়। * মিনিফিগারগুলি লেগো মডেলগুলিতে বাস্তবতা যুক্ত করে। এগুলি সাধারণত কিছু সেটের সাথে অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং কিছু বিশেষ সেট প্রকাশিত হয় যা কেবল মিনিফিগার এবং আনুষাঙ্গিক। আবার, কেনার আগে আপনি কী করতে চান তা বিবেচনা করুন। * আপনি যদি একটি টেকনিক মডেল তৈরি করেন তবে চাকা, এক্সেল এবং অন্যান্য উপাদানগুলি লেগো টেকনিক সেটগুলিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। মডেলটিতে গতি যুক্ত করতে একটি বৈদ্যুতিক মোটর পৃথকভাবে কেনা যেতে পারে। * প্রয়োজনে সেট এবং অংশগুলি লেগো কোম্পানির শপ-অ্যাট-হোম ক্যাটালগ থেকে বা লেগো কেনা এবং বিক্রি করে এমন বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে কেনা যেতে পারে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৫ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৫ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহ্র নামে {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৬ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৭ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) ফরজ সরাসরি মুসলিম সমাজের সাথে সম্পৃক্ত, একটি আরবি শব্দ যা অবশ্য কর্তব্য কোন ধর্মীয় আচারকে নির্দেশ করে। নামাজের বাহিরে এবং ভিতরে ১৩ ফরজ # ওয়াক্ত মত নামাজ পড়া # কেরাত দুই সিজদা করা। # সমস্ত শরীর ধৌত করা। # দুই হাতের কুনুইসহ ধোয়া। # দুই পায়ের টাখনুসহ ধোয়া। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) কিয়ামত অর্থ দন্ডায়মান হওয় ওঠা। ইসলামের পরিভাষায় কবর থেকে মানুষ উঠে সেদিন আল্লাহর সামনে দন্ডায়মান হবে তাই তাকে বলা হয় কিয়ামত। কিয়ামতে মানুষকে পুনরায় জীবিত করা হবে। এরপর নেককারদের জান্নাত এবং পাপীদের জাহান্নাম প্রবেশ করানো হবে। আখিরাত হলো মৃত্যর পরবর্তী জীবন। বাংলা ভাষায় একে বলা হয়। ইসলামিক পরিভাষায় মৃত্যুর সাথে সাথেই মানুষের যে নতুন জীবন শুরু হয় তাই পরকাল বা আখিরাত। আখিরাত শুরু আছে কিন্তু শেষ নাই কুরআন শব্দটি আরবি। এটি কারউন শব্দমূল থেকে উদ্ভূত।কারউন অর্থ পড়া বা পাঠ কর। অতএব, কোরআন শব্দের অর্থ হলো আল-কুরআন।আল- কুরআন পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পঠিত কিতাব। প্রত্যেক দিনই লক্ষ-কোটি মুসলমান এ গ্রন্থ তিলাওয়াত করে থাকে। প্রতিদিন পাচঁ ওয়াক্ত সালাতে এ গ্রন্থ থেকে বিভিন্ন সূরা আয়াত পাঠ করি থাকি। এই জন্য এই কিতাবের নাম রাখা হয়েছে আল-কুরআন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) সেট হলো বাস্তব বা চিন্তাজগতের সু-সংজ্ঞায়িত বস্তুর সমাবেশ। অন্যভাবে, বাস্তব বা চিন্তা জগতের বস্তুর যেকোনো সুনির্ধারিত সংগ্রহকে সেট বলে। কোনো সেট গঠন করতে হলে যে শর্ত পূরণ করতে হয়, তা হলো যে কোনো বস্তু সেটটির সদস্য কি না তা কোনো দ্ব্যর্থতা ছাড়া নিরূপণ করা যাবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) ক্রোম হলো গুগলের তৈরি ওয়েব ব্রাউজার। এটি ২০০৮ সালে প্রথম মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য প্রকাশিত হয়। এরপর ক্রমান্বয়ে এটি লিনাক্সের বিভিন্ন ডিস্ট্রোসহ অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের জন্য তৈরি হয়। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) ক্রিকেট খেলোয়াড়দের পোশাক তাদের দেশের পতাকা দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলোয়াড়দের সবুজ পোষাক রয়েছে যেহেতু বাংলাদেশের পতাকার একটি সাধারণ রঙ অর্থাৎ সবুজ। যাইহোক, টেস্ট ক্রিকেটে, সমস্ত খেলোয়াড় ঐতিহ্যবাহী সাদা পোশাক পরেন কারণ তারা সূর্যের তাপকে ভালভাবে প্রতিফলিত করে এবং তাই প্রখর রোদে পরতে আরও আরামদায়ক। ক্রিকেটে ৩টি প্রধান ধরনের ক্রিকেট খেলা রয়েছে যা সারা বিশ্ব থেকে খেলা হয়। টেস্ট ক্রিকেট আছে যা ১৮৭০ এর দশকে শুরু হয়েছিল, নতুন ছোট ফর্ম্যাট, টি-টোয়েন্টি এবং একদিনের আন্তর্জাতিক রয়েছে। এই ৩টি অনন্য ধরনের ক্রিকেটের সাথে প্রধান পার্থক্য হল ওভার। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রতিটি দলের জন্য ব্যাটিং এবং বোলিং করার জন্য ২০ ওভার থাকে। একদিনের আন্তর্জাতিকে, প্রতিটি দলের জন্য ৫০ ওভার থাকে। টেস্ট ক্রিকেটে উভয় দলকেই ৫ দিনের মধ্যে চূড়ান্ত ফলাফলে পৌঁছাতে হয়। যদি কোন ফলাফল না হয়, তাহলে ম্যাচটি ড্র গন্য করা হয়। ১৮ শতকের শেষদিকে কৃষকদের দ্বারা ইংল্যান্ডে টেস্ট ক্রিকেটের উদ্ভব হয়েছিল। টেস্ট ক্রিকেট তখন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এবং তারপর ১৯ শতকে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটে সক্রিয়ভাবে জড়িত হয়। দশ বছর পর প্রথম অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের মধ্যকার অ্যাশেজ টেস্ট সিরিজ খেলা হয়। একদিনের আন্তর্জাতিক (ওডিআই) হল ক্রিকেটের একটি ফর্ম যেখানে প্রতিটি দলের জন্য সীমিত পরিমাণ ওভার রয়েছে। সর্বাধিক রান করার জন্য এটি দুটি দলের মধ্যে ৫০ ওভারের খেলা হয়।এই ফরম্যাটে ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলা হয়। ক্রিকেটের ওডিআই সংস্করণ ১৯ শতকের শেষের দিকে বিকশিত হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ৫ই জানুয়ারি প্রথম ওডিআই খেলা হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের মধ্যে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে। টি-টোয়েন্টি, সাধারণত টি-টোয়েন্টি নামে পরিচিত, ক্রিকেটের একটি খেলা যেখানে উভয় দলেরই ২০ ওভারের সময় থাকে যতটা সম্ভব রান করতে। ২০০২ সালে বেনসন অ্যান্ড হেজেস কাপ শেষ হলে, ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড এর জায়গা পূরণ করতে আরেকটি একদিনের প্রতিযোগিতার প্রয়োজন ছিল। ক্রিকেট কর্তৃপক্ষ তরুণ প্রজন্মের কাছে খেলাটির জনপ্রিয়তা বাড়াতে চেয়েছিল ভিড় কমে যাওয়া এবং স্পনসরশিপের হ্রাসের প্রতিক্রিয়ায়। এটির উদ্দেশ্য ছিল দ্রুতগতির, উত্তেজনাপূর্ণ ক্রিকেট পৌঁছে দেওয়া হাজার হাজার অনুরাগীদের কাছে যারা গেমের দীর্ঘ সংস্করণের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। ইসিবি-র মার্কেটিং ম্যানেজার স্টুয়ার্ট রবার্টসন ২০০১ সালে কাউন্টি চেয়ারম্যানদের কাছে ২০-ওভার-প্রতি-ইনিংস খেলার প্রস্তাব করেছিলেন এবং তারা নতুন ফর্ম্যাটটি গ্রহণের পক্ষে ১১-৭ ভোট দিয়েছিলেন তার সাথে নতুন ফর্ম্যাটটি গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীকালে, টি-টোয়েন্টি কাপে ইংলিশ কাউন্টিদের মধ্যে ১৩ জুন ২০০৩ তারিখে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলা হয়। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের কিছু উদাহরণ হল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ, পাকিস্তান সুপার লিগ এবং অস্ট্রেলিয়ার মালিকানাধীন বিগ ব্যাশ লিগ। ক্রিকেট এগারো জন খেলোয়াড়ের দুটি দল দ্বারা খেলা হয়। প্রতিটি দলের খেলোয়াড়রা ব্যাট করতে সক্ষম হয় এবং ফিল্ডিং দলের বোলিং আক্রমণের মুখোমুখি হয়। উইকেটের প্রতিটি প্রান্তে এক সাথে দুই ব্যাটসম্যান মাঠে থাকে। ফিল্ডিং সাইড একই সময়ে পিচে সব এগারোজন খেলোয়াড়ের অনুমতি দেয়।একজন ফিল্ডার বোলার হিসেবে বিপক্ষের ব্যাটসম্যানকে উইকেট পতন জন্য বল নিক্ষেপ করে।আর একজন ফিল্ডার উইকেট রক্ষক হিসাবে কাজ করে, বলকে বাউন্ডারির ​​দিকে যেতে না দেয়, বোল্ড করা বলের মুখোমুখি ব্যাটসম্যানের পিছনে রাখে।বাকি নয় জন খেলোয়াড় ৯০ গজ বৃত্তে ভিতর-বাহিরে থাকে। যদি শেষে ব্যাট করা দলের বিপক্ষ দলের করা রানের চেয়ে কম রান করে সবাই আউট হয়ে যায় তবে সে দল ক) রানে হেরেছে" বলা হয় (যেখানে (ক) দুই দলের রানের পার্থক্য নির্দেশ করে)। যদি শেষে ব্যাট করা দল সবাই আউট হওয়ার আগেই বিপক্ষ দলের করা রানের চেয়ে বেশি রান করে তখন সে দল খ) উইকেটে জিতেছে" বলা হয় (যেখানে (খ) ১০ ও জয়ী দলের কতটি উইকেট পড়েছে তার পার্থক্য নির্দেশ করে)। যেসব খেলায় প্রতি দলের দু'টি ইনিংস থাকে তাদের ক্ষেত্রে যদি কোন দল প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংস মিলিয়ে বিপক্ষ দলের প্রথম ইনিংসের সমান রান করতে না পারে তবে এবং ২য় ইনিংসে সবাই আউট হয়ে যায় তবে বিপক্ষ দলকে আর ব্যাট করতে হয় না ও তারা ইনিংস ও (ক) রানে জিতেছে বলা হয় (যেখানে (ক) দুই দলের রানের পার্থক্য নির্দেশ করে)। যদি সব ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার পর দুই দলের রান সমান হয় তাহলে টাই হয়। প্রতি দলে দুই ইনিংসের খেলাতে টাই প্রায় দেখাই যায় না। গতানুগতিক খেলাতে যদি বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে কোন দল জিততে না পারে তবে খেলাটিকে ড্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়। যেসব খেলায় একটি দল কেবল একটি ইনিংস খেলে সেসব খেলাতে সাধারণত নির্দিষ্ট সংখ্যক ওভারের বাধ্যবাধকতা দেয়া থাকে। এগুলো সীমিত ওভারের অথবা একদিনের খেলা হিসেবে পরিচিত। এতে যে দল বেশি রান করে তারাই জিতে এবং এই খেলার ফলাফলে উইকেটের কোন মূল্য নেই বলে এসব খেলায় ড্র হয় না। যদি আবহাওয়ার কারণে এই খেলায় সাময়িক বিঘ্ণ ঘটে তাহলে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি নামে একটি সূত্রের মাধ্যমে খেলার জেতার লক্ষ্যমাত্রা পুনঃনির্ধারিত হয়। একদিনের খেলার ফলাফল অমীমাংসিত হতে পারে যদি কোন দলই একটি সর্বনিম্ন সংখ্যক ওভার খেলতে না পারে। আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণেই সাধারণত এ ঘটনা ঘটে। একটি ক্রিকেট ম্যাচে চৌদ্দ খেলোয়াড় নিয়ে দুটি দলের খেলা। প্রতিটি দলের তিনজন খেলোয়াড় রিজার্ভ খেলোয়াড় এবং শুধুমাত্র ফিল্ডিং বিভাগে প্রতিস্থাপন করতে পারেন। মোট তিনজন আম্পায়ার, দুইজন মাঠে এবং একজন প্যাভিলিয়নে, খেলা পর্যবেক্ষণ ও পরিচালনা করেন। একজন রেফারিও খেলার তত্ত্বাবধান করেন এবং নিশ্চিত হন যে খেলাটি ন্যায্য, এবং নিয়ম অনুসরণ করা হয়। কোনো বিবাদের ক্ষেত্রে বা খেলার চেতনায় খেলা না হলে তিনি হস্তক্ষেপ করবেন। খেলার শুরুতে, প্রধান আম্পায়ার একটি মুদ্রা উল্টে দেন এবং দুই দলের নেতারা বা অধিনায়করা অনুমান করেন যে কোন দিকটি দেখাবে। যে অধিনায়ক সঠিক অনুমান করেন তিনি বেছে নিতে পারেন যে তাদের দল প্রথমে ব্যাট করবে, নাকি আগে ফিল্ড করবে। দলে যারা ব্যাট করছে তাদের ব্যাটসম্যান বলা হয় । খেলার শুরুতে দুই ব্যাটসম্যান মাঠে আসেন, বাকিরা প্যাভিলিয়ন নামে একটি ভবনে অপেক্ষা করেন। অন্য দলের একজন বোলার তাদের একজনের দিকে বল ছুড়ে দেয় এবং ব্যাটসম্যানকে স্টাম্প নামক তিনটি কাঠের খুঁটি রক্ষা করতে হয়, যেটি তারা সামনে দাঁড়িয়ে আছে। যদি তারা বলটি আঘাত করে, তারা পিচের প্রতিটি প্রান্তে থাকা দুই সেট খুঁটি বা স্টাম্পের মধ্যে দৌড়াতে পারে। যখন একজন ব্যাটসম্যান আউট হয় তারা প্যাভিলিয়নে ফিরে যায় এবং তাদের জায়গা নিতে একজন নতুন ব্যাটসম্যান আসে। যখন দশজন খেলোয়াড় আউট হয়, তখন এমন কেউ থাকে না যে ব্যাটিং করেনি, তাই দল অদলবদল হয় এবং অন্য দলের ব্যাট করার পালা থাকে। যে দল ব্যাটিং করছে না তারা ফিল্ডিং করবে বলে জানা গেছে । ফিল্ডিং দলের খেলোয়াড়দের বিভিন্ন কাজ করতে হয়। ফিল্ডিং দলের একজনকে বলা হয় উইকেট-রক্ষক । এই ব্যক্তি ব্যাটসম্যানের পিছনে দাঁড়িয়ে থাকে যার কাছে বলটি ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে এবং ব্যাটসম্যানটি আঘাত না করলে বা পিছনের দিকে আঘাত করলে বলটি ধরার চেষ্টা করে। বেশ কিছু খেলোয়াড় বোলার, যারা পালাক্রমে ব্যাটসম্যানদের দিকে বল নিক্ষেপ করে। প্রত্যেক বোলার ছয়টি বল ছুড়ে দেন, যাকে ওভার বলা হয়। কোনো ব্যাটসম্যান আউট হলে তাকে উইকেট বলে । খেলোয়াড়রা আউট হতে পারে এমন অনেক উপায় রয়েছে। সবচেয়ে সাধারণ চারটি হল একজন বোলার বল দিয়ে স্টাম্পে আঘাত করার জন্য, ব্যাটসম্যান বলটি আঘাত করতে এবং একজন ফিল্ডার এটিকে ধরার জন্য, একজন ফিল্ডার যখন ব্যাটসম্যান তাদের দিকে ছুটে আসছেন তখন বল দিয়ে স্টাম্পে আঘাত করতে পারেন এবং বলের জন্য একজন বোলার যখন এটি ছুড়ে দেয় তখন ব্যাটসম্যানের পায়ে আঘাত করা, এবং ব্যাটসম্যান পথে না থাকলে এটি স্টাম্পে আঘাত করত। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) প্রতি খেলায় মাঠে দুইজন আম্পায়ার থাকেন যারা খেলা পরিচালনা করেন। একজন আম্পায়ার (ফিল্ড আম্পায়ার) বোলার যে প্রান্ত থেকে বল করেন সেই প্রান্তে উইকেটের পিছনে অবস্থান করেন। মাঠে তিনিই অধিকাংশ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। অন্য আম্পায়ার (স্কয়ার লেগ আম্পায়ার) মাঠে স্কয়ার লেগ অবস্থানে থাকেন, যাতে তিনি ব্যাটসম্যানকে পাশ থেকে দেখতে পারেন এবং তিনি যেসব সিদ্ধান্ত গ্রহণে ফিল্ড আম্পায়ারকে সাহায্য করেন। পেশাদার খেলায় মাঠের বাইরে একজন অতিরিক্ত আম্পায়ার থাকেন যিনি তৃতীয় আম্পায়ার বা থার্ড আম্পায়ার নামে পরিচিত। মাঠের আম্পায়ারেরা কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রয়োজনবোধে তৃতীয় আম্পায়ারের সাহায্য নিতে পারেন যিনি টেলিভিশনে পুণঃপ্রচার দেখে সিদ্ধান্ত নেন। আন্তর্জাতিক খেলাগুলোতে মাঠের বাইরে একজন ম্যাচ রেফারি থাকেন, যিনি খেলাটি ক্রিকেটের আইনানুযায়ী হচ্ছে কি-না তা পর্যবেক্ষণ করেন।এছাড়াও, খেলায় বল সংরক্ষণ, সরবরাহ, পরিবর্তন, মাঠে দায়িত্বপালনরত আম্পায়ারদ্বয়ের জন্য কোমল পানীয়, তাদের ভ্রমণের বন্দোবস্তসহ আহার-ভোজনের দায়িত্বে রয়েছেন চতুর্থ আম্পায়ার বা ফোর্থ আম্পায়ার। নাম মোহাম্মদ নুরুল আমিন পিয়াশ সাধারণত প্রতিটি দল একজন করে দুইজন স্কোরার নিয়োগ করে থাকে। ক্রিকেটের আইন অনুসারে অফিসিয়াল স্কোরার কত রান হয়েছে, কত উইকেট পড়েছে, এবং কত ওভার খেলা হয়েছে তা লিপিবদ্ধ করে রাখে। তারা আম্পায়ারের সংকেত দেখে এবং খেলার বিরতিতে আম্পায়ারের সাথে স্কোর মিলিয়ে দেখে তা ঠিক আছে কিনা। বাস্তবে স্কোরাররা আরো অনেক ব্যাপার লিপিবদ্ধ করে, যেমন: বোলারের বোলিং পরিসংখ্যান, কোন দল কি হারে বোলিং করেছে এবং দলগুলোর বিভিন্ন গড় ও পরিসংখ্যান ইত্যাদি। আন্তর্জাতিক ও জাতীয় ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় গণমাধ্যমকে বিভিন্ন রেকর্ড ও পরিসংখ্যান জানতে হয়, তাই ধারাভাষ্যকার, সাংবাদিক ও সম্প্রচারের জন্য বিভিন্ন সময়ে আনঅফিসিয়াল স্কোরার রাখা হয়। অফিসিয়াল স্কোরাররা মাঝে মাঝে ভুল করে, তবে আম্পায়ারের ভুলের সাথে এটির তফাৎ হলো ঘটনার পর এটিকে সংশোধন করা যায়। হক-আইয়ের ন্যায় উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে বোলারের শক্তিমত্তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। ব্যাটসম্যানের তুলনায় বলের গতির উচ্চতা, নিম্নতা, ওয়াইড ইত্যাদি বিষয় দর্শকদের নজর আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) | আমার কাজ সম্পর্কে = | আমার সাথে যোগাযোগ = | আমার কাজ সম্পর্কে = | আমার সাথে যোগাযোগ = "description আপনার পূর্ণাঙ্গ নাম, যেমন ঐশিক রেহমান বা নেট্টিমি সুজাতা "description আপনার যদি কোন পদ বা কাজের শিরোনাম থেকে থাকে এবং তা দেখাতে চান তবে সেটি লিখুন", {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) ক্রোম এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে তাৎক্ষণিকভাবে যে কোনো ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে- কোন শিখন পক্রিয়া ছাড়াই। যাইহোক, সত্যিকারঅর্থে "ওয়েব পুনরায় আবিষ্কার" করতে, আপনাকে ক্রোমের উন্নত বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা উচিত। এর মধ্যে একটি হলো ট্যাব ব্যবহার। ক্রোম একই উইন্ডোতে একাধিক ওয়েব পাতা দেখানোর জন্য "ট্যাব" ব্যবহার করে। ফায়ারফক্স ও মাইক্রোসফ্ট এজের মতো আরও কয়েকটি ওয়েব ব্রাউজারও ট্যাব ব্যবহার করে। ট্যাবগুলি একটি ফাইল ফোল্ডারের মতো বিন্যাসে বারের উপরে অবস্থান করে। ট্যাবগুলি ব্যবহারকারীদের টাস্কবারে একটি ক্রোম উইন্ডো রাখতে দেয়, সেই উইন্ডোর মধ্যে একাধিক ওয়েব পাতা খোলা থাকে। যে কোনও সময়ে খোলা যেতে পারে এমন ট্যাবের সংখ্যা সীমাহীন, যদিও ট্যাব বারটি কেবল মাত্র ২০টি ট্যাব আরামে স্বাচ্ছন্দ্যে রাখতে পারে। এক্সটেনশন হলো ছোট অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য যা ক্রোমে নতুন কার্যকারিতা যুক্ত করে। এক্সটেনশনগুলি ক্রোম ওয়েব স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এক্সটেনশন একটি টুলবার বোতাম থেকে সম্পূর্ণ নতুন বৈশিষ্ট্যের যে কোনও কিছু যুক্ত করতে পারে। এগুলো ব্রাউজারটিকে প্রতিটি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত প্রয়োজন অনুসারে কাস্টমাইজ করার অনুমতি দেয়, যদি তাদের অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্যগুলির প্রয়োজন হয়, যখন ক্রোম যথাযথ তুলনামূলকভাবে অসজ্জিত থাকে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) বাংলা ভাষা, একটি ইন্দো-আর্য ভাষা হিসাবে, একই সাধারণ উপভাষা (অথবা প্রাকৃত) থেকে বিকশিত হয়েছিল যা সাধারণ সালের ১১ থেকে ১৩ শতকের সংস্কৃত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল। মগধে যে বিকৃত ব্যাকরণের উদ্ভব হয়েছিল, তা চর্যাপদে স্পষ্ট, বৌদ্ধ গ্রন্থের একটি সেট যা বক্তাদের কাছে আংশিকভাবে বোধগম্য, এবং এইভাবে তিনটি দলে বিভক্ত হওয়ার নির্দেশক যা "অর্থহীন ধ্বনি" বিভক্ত বাংলা। এবং অসমীয়া গোষ্ঠী, ওড়িয়া গোষ্ঠী এবং বিহারি গোষ্ঠী। ভারতে মুসলিম বিজয়ের পরে, প্রচুর পরিমাণে আরবি এবং ফারসি শব্দভাণ্ডার এই ভাষায় প্রবেশ করেছিল, যা চৈতন্য এবং চণ্ডীদাসকে হিন্দুধর্ম প্রচার করা এবং উচ্চ সংস্কৃত পদ্ধতিতে কবিতা রচনা করতে বাধা দেয়নি। তাছাড়া এই ভাষায় কিছু পর্তুগিজ শব্দও যুক্ত হয়েছে। আজকাল বাংলা হল বাংলাদেশ ভারতের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা বরাক উপত্যকা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং সিয়েরা লিওন]]ে সম্মানজনকভাবে (বাংলাদেশ থেকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের সহায়তার কারণে) সরকারী ভাষা। ভাষাটি ঢাকা এবং কলকাতা]]র একাডেমিগুলি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় যা উন্নয়নে প্রায় সমান প্রভাব রাখে। এমনকি জনপ্রিয় গল্পকার, কবি এবং গীতিকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যুর কয়েক দশক পরেও, বাংলার সাহিত্যের মান (বা শাধুভাষা) এবং এর কথোপকথন মান (বা চলিতভাষা) এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য ডিগ্লোসিয়া বিদ্যমান রয়েছে, আগেরটি আরও প্রাচীন শব্দের রূপ ধরে রেখেছে এবং পরবর্তীটি বক্তৃতায় ধারণ করেছে। ব্রিটিশ রাজের যুগে প্রাপ্তদের বাইরে ইংরেজদের কাছ থেকে প্রতিবন্ধকতা এবং বর্ধিত ধার। একটি উপভাষা হল একটি ভাষার বিভিন্ন কথ্য রূপগুলির মধ্যে একটি যা একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর দ্বারা ব্যবহৃত হয়। একটি উপভাষা বিভিন্ন কারণ থেকে উদ্ভূত হয়, যার মধ্যে রয়েছে: পাহাড় বা নদীর মতো শারীরিক প্রতিবন্ধকতা যা ভাষার বক্তাদের একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে বিচ্ছিন্ন করে, সেই গোষ্ঠী এবং সেই ভাষার বেশিরভাগ ভাষাভাষীদের মধ্যে উচ্চারণগত এবং ব্যাকরণগত পার্থক্যের জন্ম দেয়, যা পরিণতিতে একটি উপভাষায় পরিণত হয়। এটি ঘটে কারণ বিচ্ছিন্ন বাধা নির্দিষ্ট ভাষা গোষ্ঠীকে স্পিকারদের ছোটো দলে বিভক্ত করে, যা উপভাষার উৎপত্তিতে সাহায্য করে। ভাষা গোষ্ঠীর জনসংখ্যা আরেকটি সিদ্ধান্তকারী ফ্যাক্টর। জনসংখ্যা নাবালক হলে, একটি উপভাষার উত্থানের সম্ভাবনা কম, কারণ বক্তৃতা ত্রুটিগুলি দীর্ঘ সময় ধরে থাকা আরও কঠিন হবে। এর পেছনের কারণ হল যে ভাষাটির ধ্বনিগত এবং রূপগত ত্রুটিগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংশোধন হয়ে যাবে যখন বক্তারা ব্যাকরণগতভাবে ভাষায় কথা বলার লোকদের সংস্পর্শে আসবে। একটি নতুন উপভাষার উৎপত্তির পিছনে এইগুলি সবচেয়ে বিশিষ্ট কারণ। বাঙালি ভাষাবিদ সুনীতি কুমার চ্যাটার্জি বাংলাকে চারটি প্রধান উপভাষায়, রাঢ়ী, বঙ্গালী, কামরূপী এবং বোরেন্দ্রী। আধুনিক ভাষাবিদরা ঝাড়খণ্ডীকে উপরে উল্লিখিত উপভাষা ছাড়াও একটি উপভাষা বলে মনে করেন। বর্তমানে, এছাড়াও আরও অনেক উপভাষা রয়েছে, যা একটি উপভাষা ধারাবাহিকতা গঠন করে। একটি উপভাষা ধারাবাহিকতাউপভাষার একটি সংগ্রহ যেখানে একটি চরম সীমানার একটি উপভাষার একজন বক্তা অন্য সীমানার একটি উপভাষা বুঝতে অক্ষম বা খুব কমই সক্ষম। যেমন, ঝাড়খণ্ডি উপভাষার একজন বক্তা বাংলাদেশের চরম পূর্ব সীমানায় কথিত উপভাষা সম্পূর্ণরূপে বুঝতে সক্ষম হবেন না। কিন্তু উভয় উপভাষার বক্তারা বাংলার প্রমিত উপভাষা বুঝতে পারবেন, যেটি পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া নদীর অববাহিকায় ভাগীরথী নদীর আশেপাশে কথিত উপভাষা। প্রমিত উপভাষা হল সাহিত্য এবং সরকারী উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত উপভাষা। মূলত, ভাষা এবং উপভাষার সামান্য পার্থক্য আছে। একটি উপভাষা অন্য উপভাষার সাথে প্রচুর পরিমাণে পার্থক্য সহ ভবিষ্যতে একটি পৃথক ভাষা হয়ে উঠতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলা এবং অসমীয়া (ভারতের আসাম রাজ্যে কথিত ভাষা) একসময় একটি সাধারণ ভাষা মাগধী প্রাকৃতের উপভাষা ছিল। যাইহোক, তাদের মধ্যে পার্থক্য এতটাই প্রকট হয়ে ওঠে যে তারা আলাদা ভাষায় পরিণত হয়। আমরা প্রথমে এখানে উপরে উল্লিখিত পাঁচটি উপভাষা অধ্যয়ন করব, তারপর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপভাষায় চলে যাব। রাঢ়ী হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ-পশ্চিম ও মধ্য অংশের বাংলা ভাষাভাষী মানুষদের দ্বারা কথ্য উপভাষা। বাংলার প্রমিত কথোপকথনও এই উপভাষার অন্তর্গত। এই উপভাষাটি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়: অভিশ্রুতি এর ব্যাপক ব্যবহার । যেমন পুরাতন বাংলা কোরিয়া (করিয়া কোরিয়া অর্থ করা বেং। কইরা (কইরা কোইরা বেং। কোরে (করে কোরে/)। অ থেকে ও এর পরিবর্তন, যখন অ কোন শব্দের প্রথম ধ্বনি যেখানে অ এর পরে ই(ই ও(ও ক্ষ বা য হয়। যেমন আতি (লিখিত অতি, মানে 'অতিরিক্ত ওটি (ওতি) হিসাবে উচ্চারিত হয়। স্বরধ্বনির ব্যবহার । যেমন বিলাতি (বিলাতি বিলাতি অর্থ বিদেশী) হয়ে গেল বিলিতি (বিলিতি বিলিতি/)। অভিশ্রুতি এবং অপিনিহিতি হল দুটি ধ্বনিতাত্ত্বিক ঘটনা যা কথ্য বাংলায় ঘটে। ওপিনিহিতি বলতে সেই ধ্বনিতাত্ত্বিক প্রক্রিয়াকে বোঝায় যেখানে শব্দে একটি ই বা উ উচ্চারিত হয়। অভিশ্রুতি হল সেই ধ্বনির পরিবর্তন যেখানে এই স্থানান্তরিত ই বা উ সরে গিয়ে পূর্বের স্বরবর্ণ পরিবর্তন করে। উপরের উদাহরণটি লক্ষ্য করুন: কোরিয়া (করিয়া কোরিয়া কোইরা (কইরা কোইরা কোরে (করে কোরে/)। প্রথমে অপিনিহিতি কোরিয়াকে কয়রাতে পরিবর্তন করে (লক্ষ্য করুন কিভাবে আমি অবস্থান পরিবর্তন করে। তারপর অভিশ্রুতি কোরিয়াকে কোরে পরিবর্তন করে। বাঙ্গালি হল বাংলাদেশ দেশে কথিত উপভাষা (আরো সঠিকভাবে, উপভাষার গোষ্ঠী)। যদিও এই প্রতিটি উপভাষার নিজস্ব বিশেষত্ব রয়েছে, এই সমস্ত অসংখ্য উপভাষার কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আমরা এখানে অধ্যয়ন করব। প্রথমত, বাঙ্গালির সবচেয়ে বিশিষ্ট উচ্চারণগত বৈশিষ্ট্য হল ওপিনিহিতির ব্যাপক ব্যবহার, ঠিক যেমন রাড়ি অভিশ্রুতি ব্যবহার করে। বাঙ্গালি নিজেই অসংখ্য উপ-উপভাষা আছে. তাদের মধ্যে কেউ কেউ সিলেটি ভাষার মতো উপভাষার ধারাবাহিকতার এতটাই প্রান্তে রয়েছে যে অন্য প্রান্তের বাংলা ভাষাভাষীরা প্রায় বোধগম্য নয়। এই উপভাষাগুলিকে একটি পৃথক ভাষা হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে কিনা তা এখনও বিতর্কের বিষয়। উপভাষাগুলিই একমাত্র উপগোষ্ঠী নয় যা একটি ভাষা থাকতে পারে। সমাজতন্ত্রের মতো আরও কিছু আছে যা কথ্য ভাষার পার্থক্য যেমন পেশা, ধনীতা এবং দারিদ্র্য, জাতিবাদ এবং সামাজিক অবস্থানের অন্যান্য অনেক পার্থক্যের কারণে। সাধারণত প্রতিটি পেশার নিজস্ব বিশেষ শব্দভাণ্ডার থাকে। তাই ভাষার পার্থক্যও আছে। তামিল ভাষায়, একজন ব্রাহ্মণ (আয়ঙ্গার) এবং অ-ব্রাহ্মণ (মুদালিয়ার) মধ্যে বক্তৃতার পার্থক্য অনেক। একটি নির্দিষ্ট জাতিগোষ্ঠী দ্বারা কথ্য এবং একটি আঞ্চলিক উপভাষা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে কথিত হয়। অবশেষে, একজন আইডিওলেক্ট হল একজন ব্যক্তির একটি ভাষার স্বতন্ত্র ব্যবহার। এই সমস্ত লেকগুলিকে ভাষাগতভাবে বৈচিত্র্য বলা হয়। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ২ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) একটি ঘটনা বিশেষ ক্রিকেটে যেখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দল গুলো কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে সেরা নির্ধারণকল্পে একে-অপরের সাথে মোকাবিলা করে থাকে। যেমন; আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ একদিনের আন্তর্জাতিক (ওয়ানডে) ক্রিকেটের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ প্রতিযোগিতা। চার বছর পরপর খেলাটির নিয়ন্ত্রক সংস্থা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। প্রাথমিক বাছাইপর্ব শেষে দলগুলো চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেয়। টুর্নামেন্টটি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দেখা ক্রীড়া প্রতিযোগিতাগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি আইসিসির ক্রিকেট ক্যালেন্ডারে "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যালেন্ডারের সেরা প্রতিযোগিতা" হিসাবে বিবেচিত হয়। এর পাশাপাশি মহিলা বিভাগে আইসিসি মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ এবং যুব বিভাগে আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। আইসিসি মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট একদিনের আন্তর্জাতিক ও টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা আয়োজন করে থাকে: | rowspan="3 আইসিসি অ-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফুটবলে অনেক প্রতিযোগিতা এবং চ্যাম্পিয়নশিপ রয়েছে। এখানে ফুটবল বিশ্বের প্রধান আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার সংগ্রহ রয়েছে। এটাই সবচেয়ে বড় অর্জনআন্তর্জাতিকভাবে ফুটবলে (প্রতিযোগিতা)। এটি প্রতি চার বছরে হয় এবং বত্রিশটি দল এই প্রধান ইভেন্টটি খেলে। বিশ্বকাপের তিন বছর আগে প্রতিটি কনফেডারেশনের জন্য বাছাই পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। ২০২২ বিশ্বকাপ কাতারে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, আর্জেন্টিনা ফ্রান্সকে পেনাল্টিতে ৪-২-এ গোলে পরাজিত করে ট্রফি তুলেছিল। পরবর্তী বিশ্বকাপের জন্য বিডিং অনুষ্ঠিত হয় নিকটতম বিশ্বকাপের আগে (সাধারণত, তিন বছর আগে)। উদাহরণস্বরূপ, ২০১৪ বিশ্বকাপের বিড ২০১০ বিশ্বকাপের ঠিক পরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ব্রাজিলই একমাত্র দল যারা পাঁচটি বিশ্বকাপ জিতেছে, ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ জয়ের রেকর্ড তৈরি করেছে। বাইশটি বিশ্বকাপ হয়েছে এবং সবচেয়ে সাম্প্রতিকটি ছিল কাতারে আয়োজিত ২০২২ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার জয়। এটি ১৯৩০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যেখানে এটি উরুগুয়েতে হয়েছিল। ফিফা কনফেডারেশন কাপ (২০১৯ সালে বিলুপ্ত এটি সেই দলগুলির সংগ্রহ যেখানে কনফেডারেশন টুর্নামেন্টের বিজয়ী, স্বাগতিক এবং বিশ্বকাপ বিজয়ীরা একটি একক টুর্নামেন্টের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে। এটাও বিশ্বকাপের মতো প্রতি চার বছর পরপর হয়। ব্রাজিল ও ফ্রান্সই একমাত্র দেশ যারা দুবার কাপ জিতেছে। সবচেয়ে সাম্প্রতিক কনফেডারেশন কাপ রাশিয়ায় ২০১৭ সালের জুনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে জার্মানি চিলিকে ১–০ গোলে হারিয়ে কাপ জিতেছিল। ইউরো নামেও পরিচিত, এই চ্যাম্পিয়নশিপটি ইউরোপে সবচেয়ে বেশি দেখা হয় (আন্তর্জাতিকভাবে)। এটি প্রতি চার বছর অন্তর (পরবর্তী বিশ্বকাপ হওয়ার দুই বছর আগে) অনুষ্ঠিত হয়। এই চ্যাম্পিয়নশিপের যোগ্যতা নয়টি গ্রুপ নিয়ে গঠিত প্রতিটি গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুটি দল, সেরা তৃতীয় স্থান এবং অন্য তৃতীয় স্থানের মধ্যে প্লে-অফের বিজয়ীরা পরবর্তী প্রধান গ্রুপ পর্বে যাবে ইত্যাদি। জার্মানি এবং স্পেন সবচেয়ে বেশি শিরোপা জিতেছে ৩টি করে. সাম্প্রতিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২১ সালে ইতালি জিতেছিল, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পেনাল্টি শুটআউটে ৪-৩ ফলাফল দিয়ে। উয়েফা নেশনস লিগএটি একটি নতুন দ্বিবার্ষিক আন্তর্জাতিক অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল প্রতিযোগিতা যা ক্রীড়ার ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা-এর সদস্য অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র পুরুষদের জাতীয় দল দ্বারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের পরে, ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম টুর্নামেন্ট শুরু হয়েছিল। লিগ এ থেকে চারটি গ্রুপ বিজয়ী ফাইনালের জন্য যোগ্যতা অর্জন করবে, যা ২০১৯ সালের জুনে এখনও নির্ধারিত ইউরোপীয় শহরে খেলা হবে। চারটি দেশ, প্রতিটি লিগ থেকে একটি, উয়েফা ইউরো ২০২০ ফাইনালের জন্যও যোগ্যতা অর্জন করবে। অনুমোদিত অনুযায়ী ফরম্যাট (কসোভো উয়েফা সদস্য হওয়ার আগে এখন ৫৫টি উয়েফা জাতীয় দল (কসোভো সহ) চারটি বিভাগে বিভক্ত হবে (যাকে "লিগ" বলা হয়):প্রতিটি লিগে, লিগ এ-তে ১২টি দল, লিগ বি-তে ১২টি দল, লিগ সি-তে ১৫টি দল এবং লিগ ডি-তে ১৬টি দল অংশগ্রহণ করে। এটি এশিয়ান দেশগুলির জন্য প্রধান প্রতিযোগিতা, যদিও, অস্ট্রেলিয়াও অনুমোদিত এবং একবার চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে। এএফসি এশিয়ান কাপ এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন দ্বারা পরিচালিত একটি আন্তর্জাতিক অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল টুর্নামেন্ট। কোপা আমেরিকার পর এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীনতম মহাদেশীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ। বিজয়ী দল এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন হয়। ক্যাফ আফ্রিকা কাপ অফ নেশনস এটি সিএএফ (আফ্রিকান) দেশগুলির জন্য প্রধান প্রতিযোগিতা। এটি প্রতি দুই বছর পর জানুয়ারি/ফেব্রুয়ারিতে একই বছর উয়েফা ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল এবং গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক আফ্রিকার ১৬টি দলের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এটি আফ্রিকান দলের সবচেয়ে বড় অর্জন। ক্যামেরুনে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ কাপটি প্রথমবারের মতো সেনেগাল জিতেছিল। এটি আন্তর্জাতিকভাবে কনমেবলের প্রধান প্রতিযোগিতা। এটি কনমেবলের সমস্ত দল নিয়ে গঠিত। কোন নির্দিষ্ট ব্যবধান নেই, তাই এটি কখন ঘটতে চলেছে তা ঘন ঘন পরিবর্তিত হয়। ২০২১ সালে ১-০ জয়ের পর ব্রাজিলকে পরাজিত করে আর্জেন্টিনা (১৫তম বার) সবচেয়ে সাম্প্রতিক চ্যাম্পিয়ন। আর্জেন্টিনা এবং উরুগুয়ের সবচেয়ে বেশি জয়ের রেকর্ড রয়েছে (১৫ বার বিজয়ী)। উরুগুয়ের সাম্প্রতিকতম কোপা আমেরিকা জয় ছিল ২০১১ সালে। এটি কনকাকাফ অঞ্চলের প্রধান প্রতিযোগিতা। বর্তমানে 8টি শিরোপা নিয়ে সবচেয়ে বেশি জয়ের রেকর্ড মেক্সিকোর দখলে। তাদের পরে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সাম্প্রতিকতম চ্যাম্পিয়ন, ৬টি শিরোপা সহ কানাডা এবং ১টি শিরোপা রয়েছে। এর জন্যও কোনো নির্দিষ্ট ব্যবধান নেই। ওএফসি নেশনস কাপ হল একটি আন্তর্জাতিক অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল টুর্নামেন্ট যা ওশেনিয়া ফুটবল কনফেডারেশন (ওএফসি) সদস্য দেশগুলির মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এটি ১৯৯৬ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত প্রতি দুই বছর পর অনুষ্ঠিত হয়; ১৯৯৬ সালের আগে ওশেনিয়া নেশনস কাপ নামে অনিয়মিত বিরতিতে আরও দুটি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২০০৬ সালে কোন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি, কিন্তু ২০০৮ সংস্করণে, যেটি ২০০৯ ফিফা কনফেডারেশন কাপের জন্য যোগ্যতার টুর্নামেন্ট এবং ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য একটি প্লে-অফ হিসেবে কাজ করেছিল, নিউজিল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল বিজয়ী হিসাবে আবির্ভূত হয়। একটি ফুটবল ক্লাব বা একটি নির্দিষ্ট দেশের একটি সকার লীগ ছোট লিগগুলির জন্য গঠিত যেমন লিগ এবং দলগুলিতে দেখানো হয়েছে। এই দলগুলো ফুটবল ক্লাব নামে পরিচিত। এখানে প্রধান ক্লাব প্রতিযোগিতার একটি তালিকা রয়েছে । ২০০০ সালের আগে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ নামে পরিচিত, এটিই একমাত্র শিরোনাম যা ছয়টি কনফেডারেশনাল শিরোপা থেকে সেরা শীর্ষ ক্লাব নিয়ে গঠিত (মাত্র চারটি নীচে বর্ণিত)। সর্বশেষ শিরোপা ২০২২ সালে চেলসি জিতেছিল। ২০২৩ সালে মররোকোতে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের আয়োজন করা হয়েছিল। আল হিলাল বনাম ৫-৩ পরিস্থিতিতে রিয়াল মাদ্রিদ শিরোপা জিতেছিল। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এবং ইউরোপা লিগ ইউরোপিয়ান লিগ জয়ের সবচেয়ে বড় লড়াই চ্যাম্পিয়ন্স লিগে। ৩২টি দল রাউন্ড রবিনের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে, তারপর প্রতিটি গ্রুপ থেকে ১৬টি দল, তারপর কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল এবং তারপর ফাইনালে যোগ্যতা অর্জন করে। আরেকটি বড় ট্রফি, ইউরোপা লিগ, ইউরোপা লিগের মতোই ৪৮টি দল নিয়ে গঠিত, হায়, তৃতীয় স্থান অর্জনকারী চ্যাম্পিয়ন লিগ দল ১৬, কোয়ার্টার, সেমি এবং ফাইনালের অগ্রগতির জন্য টাইয়ে যোগ দেয়। রিয়াল মাদ্রিদ বর্তমান চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপাধারী, যেখানে ইন্ট্রাচ্ট ফ্রাঙ্কফুর্ট বর্তমান ইউরোপা লিগের শিরোপাধারী (২০২২)। এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, সাধারণভাবে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লীগ নামে পরিচিত, এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন কর্তৃক আয়োজিত একটি বার্ষিক মহাদেশীয় ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা। ২০০২ সালে প্রবর্তিত, প্রতিযোগিতাটি এশিয়ান ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপের একটি ধারাবাহিকতা যা ১৯৬৭ সালে শুরু হয়েছিল। ক্যাফ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ উয়েফা এর মত মর্যাদাপূর্ণ নয়। এটি উয়েফার মতোই খেলা হয় কিন্তু এর পরিবর্তে ৮টি দল অনেক বাছাইপর্বের লেগ রাউন্ডের পরে একটি গ্রুপ পর্বে রয়েছে। সর্বশেষ চ্যাম্পিয়নরা ছিল ২০১৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার মামেলোডি সানডাউনস, এটি তাদের প্রথম ট্রফি এবং ২০০১ সালের পর ফাইনালে তাদের দ্বিতীয় উপস্থিতি। প্রতিযোগিতার বিজয়ী ফিফা ওয়ার্ল্ড ক্লাব কাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে। প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে প্রভাবশালী দল হল ৭টি শিরোপা নিয়ে আল-আহলি, তার পরে স্থানীয় মিশরীয় প্রতিদ্বন্দ্বী আল-জামালেক ৫টি শিরোপা নিয়ে। উয়েফা ব্যতীত সবচেয়ে বেশি দেখা জাতীয় ক্লাবের লিগ কারণ এটিও উয়েফা এর মতো মর্যাদাপূর্ণ। ২০১৮-২০১৯ পর্যন্ত বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা আর্জেন্টিনার রিভার প্লেট। কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ হল একটি বার্ষিক মহাদেশীয় ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা যা কনকাকাফ দ্বারা উত্তর আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলের শীর্ষ ফুটবল ক্লাবগুলির জন্য আয়োজিত হয়। কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বিজয়ী ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে। স্কটিয়া ব্যাংক দ্বারা স্পনসরশিপের কারণে ফেব্রুয়ারি ২০১৫ থেকে টুর্নামেন্টটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্কটিয়া ব্যাংক কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ নামে পরিচিত। ওএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ও-লিগ নামেও পরিচিত, ওশেনিয়ার প্রধান পুরুষদের ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা। এটি ওশেনিয়া ফুটবল কনফেডারেশন (ওএফসি ওশেনিয়ার ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা দ্বারা সংগঠিত হয়। এটি ২০০৭ সাল থেকে বর্তমান বিন্যাসের অধীনে সংগঠিত হয়েছে, এর পূর্বসূরি ওশেনিয়া ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ অনুসরণ করে। বারোটি ওএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা নিউজিল্যান্ডের দল জিতেছে, পাপুয়া নিউ গিনি এবং নিউ ক্যালেডোনিয়া একমাত্র প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশ যারা প্রতিযোগিতা জিতেছে। ফুটবল বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা। কারণগুলির মধ্যে একটি হল খেলাধুলার জন্য একমাত্র সরঞ্জামগুলির প্রয়োজন হল একটি বল, ক্লিটস, শিনগার্ড এবং গোলের জন্য যেকোনো মার্কার। দুটি দল আনুন এবং খেলা চলছে। অনানুষ্ঠানিক গেম তাই খুব সহজেই সেট আপ করা যেতে পারে। খেলাটিতে ১১ জন খেলোয়াড়ের দুটি দল রয়েছে। খেলোয়াড়দের একজনকে গোলরক্ষক (গোলকি) হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং সেই খেলোয়াড়ের উদ্দেশ্য হল বলকে গোলে যেতে দেওয়া না। গোলরক্ষকই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি বল পরিচালনা করতে পারেন তবে শুধুমাত্র পেনাল্টি এলাকায় যেটি (গুলি) তিনি রক্ষা করছেন। অন্য দশজন ফিল্ড প্লেয়ারের উদ্দেশ্য হল তাদের প্রতিপক্ষের গোলে বল ঢুকিয়ে গোল করা, গোল হার এড়ানোর চেষ্টা করা। তারা ড্রিবলিং, পাসিং এবং অবশেষে বল শুট করে এটি করে। মাঠের খেলোয়াড়রা তাদের হাত বা বাহু ছাড়া শরীরের যেকোনো অংশ ব্যবহার করতে পারে। খেলার সময়কাল ৯০ মিনিট, শেষের পরিবর্তনের সাথে এবং ৪৫ মিনিটের পরে ১৫ মিনিটের বেশি নয়। রেফারি প্রতিটি অর্ধে হারিয়ে যাওয়া সময়ের জন্য বেশি দিতে পারে। খেলা শেষ হলে, যে দল সবচেয়ে বেশি গোল করে (যতবার বল গোলে যায়) তাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ড্রয়ের ক্ষেত্রে, এবং প্রতিযোগিতার নিয়মের উপর নির্ভর করে, অতিরিক্ত সময় (৩০ মিনিটের সময়কালের) বা পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে একটি ফলাফল পৌঁছানো যেতে পারে। মাঠটি অবশ্যই আয়তক্ষেত্রাকার এবং প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম হতে হবে। লিগ এবং আন্তর্জাতিক ম্যাচে মাঠের আকার সরাসরি সমানুপাতিক। সাধারণত, ফুটবল মাঠ ১০৫ x ৬৮ মিটার (১১৫ গজ x ৭৪ গজ) হওয়া উচিত, তবে প্রায়শই প্রতিটি মাঠের ভিন্ন মাত্রা থাকে। মাঠের দীর্ঘ দিকগুলিকে স্পর্শ লাইন বলা হয়, যখন ছোট দিকগুলিকে গোল লাইন বলা হয়। প্রতিটি দল তাদের নিজস্ব লক্ষ্য রক্ষা করে মাঠ দুটি ভাগে বিভক্ত। গোল লাইনের সংলগ্ন ১৮-গজ এবং ৬-গজের বাক্স রয়েছে, যা নির্দেশ করে যে গোল এবং গোলরক্ষক কোথায়। ১৮-গজের বক্সটিকে পেনাল্টি এলাকাও বলা হয়, যেখান থেকে ডিফেন্ডিং দল ফাউল করার পর পেনাল্টি শট নেওয়া যেতে পারে। একটি ম্যাচে উভয় পক্ষের খেলোয়াড় ১১ জন, তবে বিকল্পও পাওয়া যায়। চারটি শ্রেণীতে ১১ জন খেলোয়াড়কে ভাগ করা হয়েছে:- গোলরক্ষক তাকে চেষ্টা করতে হবে এবং অন্য দলকে গোল করা থেকে বিরত রাখতে হবে (বলকে তার গোলে লাথি দিয়ে)। গোলরক্ষকই একমাত্র খেলোয়াড় যে তার হাত দিয়ে বল স্পর্শ করতে পারে। রক্ষণভাগের খেলোয়াড় তারা তাদের গোল রক্ষা করে অন্য দলকে গোল করা থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে। মধ্যমাঠের খেলোয়াড় তারা রক্ষণভাগের খেলোয়াড় এবং আক্রমণভাগের খেলোয়াড়রের মধ্যে থাকা খেলোয়াড়। তারা আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের কাছে বল পাস করে যাতে তারা গোল করতে পারে। মধ্যমাঠের খেলোয়াড়ও রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের (তাদের গোল রক্ষা করে) এবং আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের (নিজেদের গোল করার চেষ্টা করে) সাহায্য করে। আক্রমণভাগের খেলোয়াড় যারা ফরোয়ার্ড বা আক্রমণকারী নামেও পরিচিত):আক্রমণভাগের খেলোয়াড়রা তারা অন্য দলের গোলে বলকে লাথি মেরে গোল করার চেষ্টা করে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৩ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৩ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) যদিও একটি দলে ১১ জন খেলোয়াড় থাকে তবে তাদের সাজানোর জন্য বেশ কয়েকটি সাধারণভাবে ব্যবহৃত উপায় রয়েছে। বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত তিনটি ফর্মেশন সম্ভবত ৪-৫-১, ৪-৩-৩ এবং ৪-৪-২ (দ্রষ্টব্য: প্রথমসারি হল রক্ষণভাগের খেলোয়াড়, দ্বিতীয় সারি মধ্যমাঠের খেলোয়াড় এবং তৃতীয় সারি আক্রমণভাগের খেলোয়াড়) যদিও সেখানে প্রতিটির কিছু ভিন্ন ভিন্নতা। একটি ৪-৪-২ এর দুটি ভিন্নতা হল "ফ্ল্যাট ব্যাক ফোর" এবং একটি "ডায়মন্ড ব্যাক" বা "সুইপার স্টপার" যেখানে পিছনের চারজন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় গোল হজম রক্ষা করতে সামনে স্টপার দিয়ে একটি হীরা তৈরি করে। অন্যান্য কম ব্যবহৃত ফর্মেশন হল ৩-৬-১, ৪-২-৪ এবং ৩-৫-২। একটি দল যদি একটি মাত্র গোল করে থাকে, খেলার অবস্থান অনুযায়ী ফর্মেশনে পরিবর্তন আনা যেতে পারে। একটি ফুটবল ম্যাচে চারজন রেফারি আছেন। মূল রেফারির একক কর্তৃত্ব রয়েছে, তবে টাচলাইন থেকে দায়িত্ব পালনকারী দুজন সহকারী রেফারি তাকে পরামর্শ দিতে পারেন, বিশেষত অফসাইড এবং বলটি পিচ ছেড়ে গেছে কিনা, বা লঙ্ঘনের দিকে তার মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেন যা তিনি মিস করেছেন। চতুর্থ রেফারি উভয় দলের বেঞ্চের মাঝখানে মাঠে দাঁড়িয়ে প্রতিস্থাপনকারীদের নিয়ন্ত্রণ করেন এবং খেলার গোল, বুকিং এবং ইজেকশনের উপর নজর রাখেন। একটি ফুটবল ম্যাচে দুটি অর্ধাংশ স্থিতিকাল সময় থাকে এবং প্রতিটি অর্ধ ৪৫ মিনিটের হয়। দুটি অর্ধের মধ্যে, একটি ব্যবধান রয়েছে, যা ১৫ মিনিটের বেশি নয়। স্টপেজ টাইম (আঘাতের সময়ও বলা হয়রেফারির বিবেচনার ভিত্তিতে প্রতিটি অর্ধের শেষে যোগ করা সময়। স্টপেজ টাইম যোগ করা মোটামুটি গেমের বিলম্বের দৈর্ঘ্যের সমানুপাতিক। এই বিলম্বের কারণ হতে পারে ইনজুরি, প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে সময় নষ্ট হওয়া, সাধারণ সময় নষ্ট করা ইত্যাদি। যদিও এগুলো তুচ্ছ মনে হতে পারে, তবে স্টপেজ টাইম গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে দলকে হারানোর জন্য বা এমনকি জয়ের জন্য। একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল রিয়াল মাদ্রিদ এবং অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের মধ্যে ২০১৩-১৪ উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল। স্টপেজ টাইমে রিয়াল মাদ্রিদের সার্জিও রামোস সমতা আনলে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল। খেলাটি অতিরিক্ত সময়ে চলে যায় যার ফলে রিয়াল ৪-১ জিতে তাদের ১০ তম ইউরোপীয় শিরোপা জিতে নেয়। আরেকটি উদাহরণ হল বায়ার্ন মিউনিখ এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মধ্যে ১৯৯৮-৯৯ সালের উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল। বায়ার্ন মিউনিখ শুরুতেই গোল করে ম্যাচের বেশির ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে।খেলার ৯৩তম মিনিটে ২-১ গোলে জয় পায় । ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপে ব্রাজিল কোস্টারিকার বিপক্ষে দুটি গোল করেছিল। ৯১ তম মিনিটে একটি গোল করেন কাউন্টিনহো এবং ৯৭ তম মিনিটে নেইমার আরেকটি গোল করেন । এছাড়াও, ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপে, কোরিয়া জার্মানির বিরুদ্ধে দুটি গোল করেছিল, যা ১৯৩৮ সালের পর থেকে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের জন্য প্রথম প্রস্থান করে। কিম ইয়ং-গওন ৯২ তম মিনিটে গোল করেছিলেন; ৯৬ মিনিটে গোল করেন সন হিউং-মিন । নিয়মিত সময়ের শেষে টাই হলে, কিছু প্রতিযোগিতায় খেলাটি অতিরিক্ত সময়ে চলে যেতে পারে, যার মধ্যে আরও দুটি ১৫ মিনিটের সময় থাকে। অতিরিক্ত সময়ের পরেও স্কোর টাই থাকলে, দলগুলি বিজয়ী নির্ধারণের জন্য পেনাল্টি শুট আউটে এগিয়ে যায় (খেলার আইনে আনুষ্ঠানিকভাবে "পেনাল্টি মার্ক থেকে কিক" হিসাবে পরিচিত)। উল্লেখ্য যে অতিরিক্ত সময়ের মধ্যে করা গোলগুলিকে খেলার চূড়ান্ত স্কোরের অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়, পেনাল্টি মার্ক থেকে আসা কিকগুলির বিপরীতে যা শুধুমাত্র টুর্নামেন্টের পরবর্তী পর্যায়ে অগ্রসর হওয়া দলকে নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়। যে প্রতিযোগিতায় প্রতিটি রাউন্ডে দুটি দল একে অপরের সাথে দুইবার খেলতে জড়িত থাকে, যাকে দুই-পায়ের বন্ধন বলা হয় বিজয়ী হল দুটি ম্যাচে সর্বোচ্চ মোট স্কোর সহ দল। যদি এটি একটি ড্রতে পরিণত হয়, তবে কোন দল অগ্রগতি করে তা নির্ধারণ করতে সাধারণত অ্যাওয়ে গোলের নিয়ম প্রয়োগ করা হয়: প্রতিটি দল তাদের মনোনীত স্থান থেকে দূরে যে গোলগুলি করেছে তার তুলনা করা হচ্ছে। এই গণনার পরেও ফলাফল সমান হলে খেলাটি অতিরিক্ত সময়ে চলে যাবে। অতিরিক্ত সময়ের পরেও যদি স্কোর টাই থাকে, তাহলে পেনাল্টি মার্ক থেকে কিকের প্রয়োজন হয়। অন্যান্য প্রতিযোগিতার জন্য একটি টাই খেলা পুনরায় খেলার প্রয়োজন হতে পারে, কিন্তু এটি একটি খুব বিরল নিয়ম। স্কোর করার সবচেয়ে সাধারণ উপায় হল বল কিক করা, কিন্তু পরবর্তী সবচেয়ে সাধারণ উপায় হল একজন খেলোয়াড়ের মাথায় বল আঘাত করা, যা সাধারণত 'বল হেডিং' নামে পরিচিত। অত্যন্ত দক্ষ খেলোয়াড়দের নেতৃত্বে ফুটবল বলগুলি ঘন্টায় ২০ মাইলেরও বেশি ভ্রমণ করতে পারে। অফসাইড আইনের প্রয়োগ তিনটি ধাপে সর্বোত্তম বিবেচনা করা হয়: অফসাইড অবস্থান, অফসাইড অপরাধ এবং অফসাইড অনুমোদন৷ একজন খেলোয়াড় অফসাইড অবস্থানে থাকে যদি "সে বল এবং দ্বিতীয় শেষ প্রতিপক্ষ উভয়ের চেয়ে তার প্রতিপক্ষের গোল লাইনের কাছাকাছি থাকে যদি না সে খেলার মাঠে তার নিজের অর্ধেক থাকে। দ্বিতীয় শেষ প্রতিপক্ষের সাথে একজন খেলোয়াড়ের স্তরকে অনসাইড পজিশনে বলে মনে করা হয়। উল্লেখ্য যে শেষ দুই ডিফেন্ডার হতে পারে গোলরক্ষক এবং অন্য একজন ডিফেন্ডার, অথবা দুইজন সাধারণ ডিফেন্ডার। এছাড়াও মনে রাখবেন যে অফসাইড পজিশন নির্ধারিত হয় যখন কোনো টিম-মেট বল স্পর্শ করে/খেলে একজন খেলোয়াড়ের অফসাইড পজিশনের অবস্থা তখন উভয় পক্ষের খেলোয়াড়দের দ্বারা পরবর্তী রান দ্বারা পরিবর্তিত হয় না। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে অফসাইড পজিশনে থাকা নিজেই কোনো অপরাধ নয়। অফসাইড পজিশনে থাকা একজন খেলোয়াড় শুধুমাত্র অফসাইড অপরাধ করে যদি সেই মুহূর্তে বল স্পর্শ করে বা তার দলের একজন খেলে খেলোয়াড় রেফারির মতামত অনুযায়ী সক্রিয় খেলার সাথে জড়িত থাকে খেলায় হস্তক্ষেপ করা; প্রতিপক্ষের সাথে হস্তক্ষেপ করা; বা সেই অবস্থানে থাকার দ্বারা একটি সুবিধা লাভ করা। একটি নাটক "সক্রিয় খেলা" এ আছে কিনা তা নির্ধারণ করা জটিল হতে পারে। একজন খেলোয়াড় অফসাইড অপরাধ করে না যদি খেলোয়াড় সরাসরি থ্রো-ইন, গোল কিক বা কর্নার কিক থেকে বল পায়। ফিফা ২০০৩ সালে অফসাইড আইনের ব্যাখ্যা করার জন্য নতুন নির্দেশিকা জারি করে এবং এগুলি জুলাই ২০০৫-এ আইন ১১-এ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। নতুন শব্দটি নিম্নরূপ তিনটি ক্ষেত্রে আরও সুনির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করতে চায়: খেলায় হস্তক্ষেপ করা মানে খেলা বা স্পর্শ করা বলটি সতীর্থের দ্বারা পাস করা বা স্পর্শ করা। প্রতিপক্ষের সাথে হস্তক্ষেপ করার অর্থ হল প্রতিপক্ষের দৃষ্টি বা নড়াচড়ার লাইনে স্পষ্টভাবে বাধা সৃষ্টি করে বা এমন একটি অঙ্গভঙ্গি বা নড়াচড়া করে যা রেফারির মতে, প্রতিপক্ষকে প্রতারিত বা বিভ্রান্ত করে বল খেলতে বাধা দেওয়া বা খেলতে সক্ষম হওয়া। অফসাইড পজিশনে থাকার দ্বারা একটি সুবিধা অর্জনের অর্থ হল একটি বল খেলা যা একটি পোস্ট বা ক্রসবারের বাইরে তাকে রিবাউন্ড করে বা একটি বল খেলা যা একটি অফসাইড অবস্থানে থাকা প্রতিপক্ষের কাছে রিবাউন্ড করে। এই নতুন সংজ্ঞাগুলির রেফারিদের ব্যাখ্যা আজ অবধি বিতর্কিত প্রমাণিত হচ্ছে, মূলত একটি অফসাইড অবস্থানে থাকা একজন খেলোয়াড় প্রতিপক্ষের সাথে হস্তক্ষেপ করার বিচার না করে কী আন্দোলন করতে পারে তা নিয়ে। অফসাইড অপরাধের জন্য অনুমোদন হল প্রতিপক্ষ দলকে একটি পরোক্ষ ফ্রি কিক, যেখান থেকে অপরাধটি ঘটেছে। এই আইন প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে, রেফারি তার সহকারী রেফারির উপর অনেকটাই নির্ভর করে, যিনি সাধারণত তার প্রাসঙ্গিক প্রান্তে দ্বিতীয় শেষ ডিফেন্ডারের সাথে সঙ্গতি রাখেন। অফ-সাইডের ক্ষেত্রে সহকারী রেফারির কাজটি কঠিন হতে পারে, কারণ তাদের আক্রমণ এবং পাল্টা আক্রমণের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে, বিবেচনা করুন কোন খেলোয়াড়রা যখন বল খেলার সময় অফসাইড অবস্থানে থাকে (প্রায়শই মাঠের অন্য প্রান্ত থেকে এবং তারপর নির্ধারণ করুন যে অফসাইড অবস্থানকারী খেলোয়াড়রা সক্রিয় খেলায় জড়িত কিনা। মিথ্যা রায়ের ঝুঁকি পূর্ব সংক্ষিপ্তকরণ প্রভাব দ্বারা আরও বৃদ্ধি পায়, যা ঘটে যখন আক্রমণকারী খেলোয়াড় এবং সহকারী রেফারির মধ্যে দূরত্ব ডিফেন্ডিং প্লেয়ারের দূরত্ব থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা এবং সহকারী রেফারি সরাসরি ডিফেন্ডারের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। বল লাথি মারার মুহুর্তে একজন খেলোয়াড় প্রতিপক্ষের সমান কিনা তা বিচার করার চেষ্টা করা সহজ নয অফ-সাইড দায়িত্ব পালনের অসুবিধা প্রায়ই দর্শকদের দ্বারা অবমূল্যায়ন করা হয়। ফ্রি কিক দুই ধরনের হয়: প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় যদি তার হাত বা বাহু দিয়ে বল স্পর্শ করে (যদি না সে পেনাল্টি এলাকার মধ্যে গোলরক্ষক না হয়) অথবা অন্য দলের একজন খেলোয়াড়কে ফাউল করে তাহলে সরাসরি ফ্রি কিক সম্ভবত একটি দলকে পুরস্কৃত করা হয়। একটি পরোক্ষ ফ্রি কিক সাধারণত নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য প্রদান করা হয়, অগত্যা প্রতিপক্ষ দলের একজন খেলোয়াড়কে লক্ষ্য করে নয়। শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি বল স্পর্শ করলে সরাসরি ফ্রি কিক গোলে যেতে দেওয়া হয়। পরোক্ষ ফ্রি কিকগুলিকে নির্দেশ করা হয় রেফারি তার বাহু তুলে ফাউল দেওয়ার সময় থেকে যতক্ষণ না ফ্রি কিক গ্রহণকারী ব্যতীত অন্য কোনও খেলোয়াড় এটি প্রথম স্পর্শ না করে। যদি পরোক্ষ ফ্রি-কিক থেকে নেওয়া শট অন্য কোনো খেলোয়াড় স্পর্শ না করেই প্রতিপক্ষের গোলে চলে যায়, তাহলে কোনো গোল হয় না এবং ডিফেন্ডিং দলকে একটি গোল কিক দেওয়া হয়। অনেকের পক্ষে উপলব্ধি করা একটি কঠিন ধারণা হল সুবিধা, একজন খেলোয়াড় অন্য খেলোয়াড়কে ফাউল করতে পারে এবং যদি সেই খেলোয়াড় দলটি সুবিধা না হারায় তবে তাকে ফাউল বলা যাবে না। একটি উদাহরণ হতে পারে যদি একজন খেলোয়াড় গোল করা সতীর্থের কাছে বল পাস করার সময় ছিটকে পড়েন। পেনাল্টি কিক এমন একটি দলকে পুরস্কৃত করা হয় যার প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় তার নিজের বাক্সের ভিতরে ফাউল করে যার জন্য শাস্তিটি সরাসরি ফ্রি কিক। বলটি গোলের কেন্দ্র থেকে ১২ গজ দূরে চিহ্নিত স্থানে রাখা হয়। পেনাল্টি গ্রহণকারী ব্যতীত অন্য কোনও খেলোয়াড়কে বলটি আঘাত না করা পর্যন্ত ১০ গজের মধ্যে অনুমতি দেওয়া হবে না: গোলরক্ষক এই সময়ের মধ্যে পেনাল্টি এলাকায় অনুমোদিত একমাত্র খেলোয়াড়, এবং পেনাল্টি না নেওয়া পর্যন্ত তিনি তার লাইন থেকে অগ্রসর হতে পারবেন না। অন্য খেলোয়াড় এটি স্পর্শ না করা পর্যন্ত টেকার আবার বলটি স্পর্শ করতে পারে না। বল জালে চলে গেলে একটি গোল দেওয়া হয়। যদি অন্য দলের একজন সদস্য শেষ ব্যক্তি হন যিনি বলটি গোল লাইন অতিক্রম করার আগে স্পর্শ করেন বা যদি বলটি গোল-কিক, থ্রো ইন বা পরোক্ষ ফ্রি কিক থেকে সরাসরি গোলে প্রবেশ করে, তবে ডিফেন্ডিং দলের একজন সদস্য আবার খেলা শুরু করে। গোল থেকে ৬ গজ দূরে একটি লাইন দ্বারা চিহ্নিত এলাকার ভিতরে থেকে একটি লাথি দিয়ে। পেনাল্টি এলাকা ছেড়ে না যাওয়া পর্যন্ত বল খেলায় থাকে না। যদি ডিফেন্ডিং দলের একজন সদস্য শেষ ব্যক্তি হন যিনি বলটি গোল লাইন অতিক্রম করার আগে স্পর্শ করেন বা যদি বলটি গোল-কিক থেকে সরাসরি গোলে প্রবেশ করে, তবে ডিফেন্ডিং দলের দ্বারা নেওয়া পরোক্ষ ফ্রি কিক আক্রমণকারী দল পিচের কোণে কোয়ার্টার সার্কেল থেকে একটি কিক দিয়ে খেলা পুনরায় শুরু করে যেখানে বল মাঠ থেকে ছেড়েছিল। নিম্নলিখিত মানচিত্রে প্রদর্শিত হিসাবে দেশ, দল এবং তাদের লিগগুলি বিভাগগুলিতে সংগঠিত হয়। কনকাকাফ সমস্ত উত্তর ও মধ্য আমেরিকা, ক্যারিবিয়ান দ্বীপ দেশগুলির পাশাপাশি দক্ষিণ আমেরিকার গায়ানা এবং সুরিনাম। কনমেবল বাকি ১০টি দক্ষিণ আমেরিকার দেশ। উয়েফা সমগ্র ইউরোপ এবং এশিয়ার কয়েকটি দেশ। এএফসি বাকি এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া, যা 1 জানুয়ারী ২০০৬ এ যোগদান করেছিল, পূর্বে ওএফসির অংশ ছিল। ওএফসি নিউজিল্যান্ড, পাপুয়া নিউ গিনি এবং পলিনেশিয়া, মেলানেশিয়া এবং মাইক্রোনেশিয়া সহ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ। প্রতিটি বিভাগের একটি কনফেডারেশন রয়েছে যা তার অঞ্চলের মধ্যে বেশ কয়েকটি লিগ পরিচালনা করে। আসুন সুপরিচিত ইউরোপীয় কনফেডারেশন, উয়েফা দিয়ে শুরু করা যাক। ১৯৯২ সালে ইংল্যান্ডের ক্লাবগুলির শীর্ষ বিভাগ একটি বিচ্ছিন্ন লীগ গঠন করে, যা তাদেরকে ফুটবল লিগের বাকি অংশের তুলনায় মিডিয়া অধিকার থেকে আয়ের একটি বড় অংশ নিতে সক্ষম করে। প্রিমিয়ার লিগ (মূলত প্রিমিয়ারশিপ) বর্তমানে ২০টি ক্লাব নিয়ে গঠিত। প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষ চারটি দল বর্তমানে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে (বাছাই প্রক্রিয়া চলাকালীন বিভিন্ন পর্যায়ে)। পঞ্চম স্থানে থাকা ক্লাবটি উয়েফা ইউরোপা লীগের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে, যদিও অতিরিক্ত ক্লাবগুলি প্রায়ই ঘরোয়া কাপ প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের উপর নির্ভর করে লিগের অবস্থানের ভিত্তিতে যোগ্যতা অর্জন করে। নীচের তিনটি ক্লাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্বাসিত হয়। আয়ের পরিপ্রেক্ষিতে, পরিসংখ্যান এবং উপস্থিতির দিক থেকে প্রিমিয়ার লিগ হল বিশ্বের সবচেয়ে সফল ঘরোয়া ফুটবল প্রতিযোগিতা, এবং সব খেলার ক্ষেত্রেই এর তুলনা হয়। যাইহোক, ইংল্যান্ডের অনেক ফুটবল সমর্থক বিপুল পরিমাণ অর্থ জড়িত থাকার বিষয়ে উদ্বিগ্ন, যখন নিম্ন বিভাগের ক্লাবগুলি লড়াই করে, অনেকে প্রশাসনে প্রবেশ করে এবং কিছু ব্যবসার বাইরে চলে যায়। এছাড়াও প্রিমিয়ার লিগ গঠনের ফলে ভক্তদের একটি প্রজন্ম ফুটবলের সাথে শুধুমাত্র টিভি-অ্যাক্টিভিটি হিসেবে বেড়ে উঠছে (যেহেতু লাইভ গেমগুলি কর্পোরেট আতিথেয়তার জন্য আরও ব্যয়বহুল হয়ে ওঠে)। এর ফলে ইংল্যান্ডে গত ১৫০ বছরে গড়ে ওঠা স্থানীয় ফুটবল সংস্কৃতির ধীরগতির মৃত্যু হয়েছে। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব হল একটি ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবল ক্লাব যা গ্রেটার ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে খেলে এবং ইউরোপের অন্যতম সফল ক্লাব। ক্লাবটি ১৮৭৮ সালে গঠিত হয়েছিল, নিউটন হিথ এফসি দল হিসেবে ১৮৯২ সালে ফুটবল লীগে যোগদান করেছিল এবং ১৯৩৮ সাল থেকে শুধুমাত্র একবারই দলত্যাগ করা হয়েছে। ছয়টি মৌসুম ছাড়া সকলের জন্য খেলার গড় উপস্থিতি যেকোন ইংলিশ ফুটবল লীগ দলের চেয়ে বেশি। ১৯৬৪ সালে। দলটি অ্যালেক্স ফার্গুসনের অধীনে ৩৮টি ট্রফি জিতেছিল। ১৯৬৮ সালে, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ইংল্যান্ড থেকে প্রথম ইউরোপীয় কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়, বেনফিকাকে ৪–১ গোলে পরাজিত করে। তাদের দ্বিতীয় ইউরোপিয়ান কাপ ১৯৯৯ সালে ক্লাবের বিখ্যাত ট্রেবলের অংশ হিসাবে এসেছিল। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ২০ বার ইংল্যান্ডের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, এবং ১২ বার এফএ কাপ জিতেছে। ১৯৯০ এর দশকের শেষের দিক থেকে, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড বিশ্বের অন্যতম ধনী ক্লাব। হোসে মরিনহো বর্তমান ম্যানেজার, ওয়েন রুনি অধিনায়ক। ম্যানচেস্টারের রং হল লাল (স্বাগতিক নীল (সফরকারী এবং সাদা (তৃতীয় রং)। লিভারপুল, লিডস ইউনাইটেড এবং ক্রস টাউন প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার সিটির সাথে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ক্লাসিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা রয়েছে। ক্লাবটি তিনটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জিতেছে। আশ্চর্যজনকভাবে, একমাত্র সম্মান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড জেতেনি উয়েফা ইউরোপা লিগ। অনেক বিখ্যাত খেলোয়াড় এই ক্লাবের হয়ে খেলেছেন, যেমন পিটার স্মিচেল, গ্যারি নেভিল, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, ডেভিড বেকহ্যাম, এরিক ক্যান্টোনা, পল স্কোলস, রয় কিন, অ্যান্ডি কোল, ওলে গুনার সোলসকজার, টেডি শেরিংহাম, রুড ভ্যান নিস্টেলরয়, অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া, ওয়েন রুনি, রবিন ভ্যান পার্সি এবং জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ। লিভারপুল, লিডস ইউনাইটেড এবং ক্রস টাউন প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার সিটির সাথে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ক্লাসিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা রয়েছে। ক্লাবটি তিনটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জিতেছে। আশ্চর্যজনকভাবে, একমাত্র সম্মান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড জেতেনি উয়েফা ইউরোপা লিগ। অনেক বিখ্যাত খেলোয়াড় এই ক্লাবের হয়ে খেলেছেন, যেমন পিটার স্মিচেল, গ্যারি নেভিল, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, ডেভিড বেকহ্যাম, এরিক ক্যান্টোনা, পল স্কোলস, রয় কিন, অ্যান্ডি কোল, ওলে গুনার সোলসকজার, টেডি শেরিংহাম, রুড ভ্যান নিস্টেলরয়, অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া, ওয়েন রুনি, রবিন ভ্যান পার্সি এবং জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ। লিভারপুল, লিডস ইউনাইটেড এবং ক্রস টাউন প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার সিটির সাথে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ক্লাসিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা রয়েছে। ক্লাবটি তিনটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জিতেছে। আশ্চর্যজনকভাবে, একমাত্র সম্মান ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড জেতেনি উয়েফা ইউরোপা লিগ। অনেক বিখ্যাত খেলোয়াড় এই ক্লাবের হয়ে খেলেছেন, যেমন পিটার স্মিচেল, গ্যারি নেভিল, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, ডেভিড বেকহ্যাম, এরিক ক্যান্টোনা, পল স্কোলস, রয় কিন, অ্যান্ডি কোল, ওলে গুনার সোলসকজার, টেডি শেরিংহাম, রুড ভ্যান নিস্টেলরয়, অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া, ওয়েন রুনি, রবিন ভ্যান পার্সি এবং জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ। দ্য ব্লুজের ডাকনামে পরিচিত তারা স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে খেলে এবং বর্তমানে আন্তোনিও কন্টে দ্বারা পরিচালিত হয়। তারা বর্তমানে রাশিয়ান তেল-ব্যারন রোমান আব্রামোভিচের মালিকানাধীন। চেলসির স্কোয়াডে জন টেরি, অস্কার, ডিয়েগো কস্তা, ইডেন হ্যাজার্ড, ফ্যালকাও, উইলিয়ান, পেড্রো, থিবাউট কোর্তোয়া এবং সেস্ক ফাব্রেগাসের মতো বিখ্যাত খেলোয়াড় রয়েছে। লিভারপুল ফুটবল ক্লাব হল লিভারপুল ভিত্তিক একটি প্রিমিয়ার লিগ ফুটবল ক্লাব, বর্তমানে ইয়ুর্গেন ক্লপ দ্বারা পরিচালিত। লিভারপুল এফসি ইংল্যান্ডের অন্যতম সফল ক্লাব এবং পাঁচটি ইউরোপিয়ান কাপ, তিনটি উয়েফা কাপ এবং তিনটি উয়েফা সুপার কাপ সহ অন্য যেকোনো ইংরেজ দলের চেয়ে বেশি ইউরোপীয় ট্রফি জিতেছে। ক্লাবটি আঠারটি লিগ শিরোপা, সাতটি এফএ কাপ এবং একটি রেকর্ড আটটি লিগ কাপও জিতেছে। তাদের সফল ইতিহাস সত্ত্বেও, ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে লিভারপুল এখনও প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জিততে পারেনি। লিভারপুল ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং পরের বছর ফুটবল লীগে যোগ দেয়। ক্লাবটি গঠনের পর থেকে অ্যানফিল্ডে খেলেছে। লিভারপুলের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল সময় ছিল ১৯৭০ এবং ৮০ এর দশক যখন বিল শ্যাঙ্কলি এবং বব পেসলি ক্লাবটিকে এগারোটি লিগ শিরোপা এবং সাতটি ইউরোপীয় ট্রফিতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ক্লাবের সমর্থকরা দুটি বড় ট্রাজেডির সাথে জড়িত। প্রথমটি ছিল ১৯৮৫ সালে হেইসেল স্টেডিয়াম বিপর্যয়, যেখানে লিভারপুল সমর্থকদের চার্জ করার কারণে একটি প্রাচীর ধসে পড়ে, এতে ৩৯ জন জুভেন্টাস সমর্থক নিহত হয় এবং ফলস্বরূপ ইংলিশ ক্লাবগুলিকে ইউরোপীয় প্রতিযোগিতা থেকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। ১৯৮৯ হিলসবারো বিপর্যয়ে, ৯৬ জন লিভারপুল সমর্থক ঘেরের বেড়ার বিরুদ্ধে ক্রাশে প্রাণ হারিয়েছিলেন। এই ট্র্যাজেডিগুলোর কোনোটাই লিভারপুল সমর্থকদের দোষ ছিল না। প্রতিবেশী এভারটন এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে লিভারপুলের দীর্ঘদিনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা রয়েছে। দলটি ১৯৬৪ সালে লাল শার্ট এবং সাদা শর্টস থেকে একটি অল-লাল হোম স্ট্রিপে পরিবর্তিত হয়। ক্লাবের সঙ্গীত হল "ইউ উইল নেভার ওয়াক অ্যালোন"। চলুন দেখে নেওয়া যাক কয়েকটি ফরাসি শাসক ক্লাব। কখনও কখনও ওএল নামে পরিচিত লিয়ন চ্যাম্পিয়ন এবং ৪ বছর ধরে লিগ ১ শাসন করছে। এটির একটি শক্তিশালী লাইনআপ রয়েছে এবং এটি ইউরোপ জুড়ে ব্যাপকভাবে পরিচিত যার মধ্যে অ্যান্ডারসন এবং সিডনি গউভের মতো দুর্দান্ত খেলোয়াড় রয়েছে। তারা গারল্যান্ড স্টেডিয়াম এ খেলে এবং ক্লদ পুয়েল দ্বারা পরিচালিত হয়। সাধারণত মার্সেই বা ওএম নামে পরিচিত এই দলটি আজকাল খুব বেশি পরিচিত নাও হতে পারে তবে এটির একটি দুর্দান্ত ইতিহাস ছিল। এটি এমনকি বিখ্যাত স্প্যানিয়ার্ড ফার্নান্দো মরিয়েন্তেসও অন্তর্ভুক্ত করেছে। তারা স্টেড ভেলোড্রোমে খেলে এবং হোসে অ্যানিগো দ্বারা পরিচালিত হয়। এএস মোনাকো ফ্রান্সের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ফুটবল ক্লাব। একটি বড় অর্জন ছিল ২০০৪ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পৌঁছানো। তারা মোনাকোর স্ট্যাড লুই-২ -এ খেলে। তারা পার্ক ডি প্রিন্সেসে খেলে এবং উনাই এমেরি দ্বারা পরিচালিত হয়। ক্লাবটি ছয়টি লিগ ওয়ান শিরোপা জিতেছে এবং এর তালিকায় মেসি, নেইমার, অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া, মার্কো ভেরাত্তি, এডিনসন কাভানি, দানি আলভেস এবং থিয়াগো সিলভার মতো বড় নাম রয়েছে। তাদের খেলোয়াড়, মনোবল, সমর্থকদের সমর্থন এবং মূল বিষয়, গৌরব সহ জার্মানির একটি দুর্দান্ত ইতিহাস ছিল। এটি সর্বাধিক দেখা(স্টেডিয়াম) ফুটবল লিগ, ২০০৭ সালে ৪০,৭৭৫ ছিল কখনও কখনও "ডাই বায়ার্ন" নামে পরিচিত, তারা 25 টি লিগ শিরোপা জিতেছে। তারা পাঁচটি ইউরোপীয় শিরোপা জিতেছে। তারা বর্তমানে মিউনিখের আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় তাদের হোম ম্যাচ খেলছে এবং কার্লো আনচেলত্তি দ্বারা পরিচালিত হয়। বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বুন্দেসলিগার দ্বিতীয় সফলতম ক্লাব যা আটটি শিরোপা জিতেছে। মার্কো রেউস এবং পিয়েরে-এমেরিক আউবামেয়াং ডর্টমুন্ডের হয়ে খেলেন। তারা এখন ভুলে যেতে পারে কিন্তু এই ক্লাবটি জে রবার্তো, লুসিও এবং মাইকেল ব্যালাকের গহনা বিক্রি করে আক্রমণাত্মক বায়ার্ন মিউনিখের উত্থান করেছে। যদিও সাম্প্রতিক মৌসুমে (২০০৩,২০০৪) ব্যালাক, লুসিও ইত্যাদির হারের কারণে তাদের ফর্ম স্খলিত হয়েছে, দলটি ২০০৫ এবং ২০০৬ সালে আরও ভাল খেলেছে। তারা লেভারকুসেনের বেআরেনায় খেলে। তারা এখন বড় হয়েছে এবং এই নতুন প্রজন্মকে উপভোগ করছে, ওয়ের্ডার ব্রেমেনের ডিয়েগো এবং টরস্টেন ফ্রিংস সহ বিভিন্ন ধরণের ভাল খেলোয়াড় রয়েছে। তারা ওয়েসারস্ট্যাডিয়নে খেলে। ইতালীয়দের বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত দল এবং তারকা খেলোয়াড় রয়েছে। এখানে কিছু "ক্যালসিও" রাজা ক্যালসিও ইতালীয় ফুটবল"। ইউভেন্তুসকে অনেক নামে উল্লেখ করা হয় এবং তারা সত্যিকারের ইতালীয় রাজা। জিয়ানলুইজি বুফন, পাভেল নেডভেড, আলেসান্দ্রো দেল পিয়েরো, ডেভিড ট্রেজেগুয়েট, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোসহ সব আক্রমণাত্মক ও রক্ষণাত্মক ক্যাটাগরিতে পাঁচ তারকা খেলোয়াড়ের একটি সুন্দর লাইনআপ রয়েছে তাদের। তারা তুরিনের ডেল আলপিতে খেলে এবং দিদিয়ের ডেসচ্যাম্পস দ্বারা পরিচালিত হয়। মিলান ভাইদের একটি অংশ (ইন্টার এবং এসি এসি মিলান অবশ্যই তাদের ভালো খেলোয়াড়, অটুট মনোবল এবং গৌরবের কারণে প্রশ্নের বাইরে। তারা স্টেডিও সান সিরোতে খেলে। মিলান ভাইদের অন্য অংশ, ইন্টার সম্ভবত তাদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী, এসি মিলানের সাথে সমানে সমান। একই স্টেডিয়ামে খেলছেন, সান সিরো, তাদেরও ডিয়েগো মিলিতো, পাজিনি, লুসিও এবং জাভিয়ের জেনেত্তির মতো ভালো খেলোয়াড় রয়েছে। তারা স্টেফানো পিওলি দ্বারা পরিচালিত হয়। ২০০৯-২০১০ মৌসুমে, হোসে মরিনহোর অধীনে ইন্টার ইউরোপীয় ট্রেবল জিতেছিল। স্প্যানিশ লা লিগা অনেক মহান কিংবদন্তি এবং বর্তমান খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্ত করে অন্যান্য লীগগুলির মধ্যে খ্যাতির কারণে দ্বিতীয় সর্বাধিক দেখা লিগ। এখানে কিছু কিংস, এস্পানা স্টাইল রয়েছে। লস গ্যালাক্টিকোস নামে পরিচিত রিয়াল মাদ্রিদ বর্তমানে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ক্লাব। এটিতে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, গ্যারেথ বেল, জেমস রদ্রিগেজ, টনি ক্রুস, লুকা মডরিচ, পেপে, করিম বেনজেমা, সার্জিও রামোস এবং আরও অনেক সহ একটি খুব সুপরিচিত এবং দুর্দান্ত লাইনআপ রয়েছে। তাদের একটি ভাল ইতিহাস আছে এবং এখনও ভাল আছে। চারটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা এবং ছয়টি ইউরোপিয়ান ট্রফির রেকর্ড তাদের রয়েছে। তাদের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যু স্টেডিয়াম। তারা ২০১৪ সালে তাদের দশম ইউরোপীয় শিরোপা জিতে লা ডেসিমা অর্জন করেছে। সহজভাবে বার্সা নামে পরিচিত তারা আজ ফুটবলের আধুনিক শাসক প্রজন্মের একজন। লুইস সুয়ারেজ, নেইমার, লিওনেল মেসি এবং আরও অনেক সহ একটি শক্তিশালী লাইনআপ সহ। তারা ক্যাম্প ন্যুতে খেলে (কখনও কখনও ক্যাম্প ন্যূ নামে পরিচিত) এবং প্রাক্তন খেলোয়াড় লুইস এনরিক দ্বারা পরিচালিত হয়। বার্সাই একমাত্র ক্লাব যারা দুবার ট্রেবল জিতেছে। ১৮৯৯ সালে গঠিত, বার্সেলোনা ২৪টি লা লিগা শিরোপা এবং পাঁচটি ইউরোপীয় শিরোপা জিতেছে। যদিও খুব বেশি জানা যায়নি, তবে প্রাইমিরা লিগা মহান সম্মানিত দল নিয়ে গঠিত। এখানে তাদের মধ্যে কয়েকটি রয়েছে। পর্তুগালের সবচেয়ে সফল ক্লাব বেনফিকা। এটি একটি গড় লাইন আপ কিন্তু চমত্কার মনোবল আছে. কিছু বিখ্যাত খেলোয়াড় হলেন লুইসাও, ম্যাক্সি পেরেইরা, নিকোলাস গাইটান, জুলিও সিজার এবং অন্যান্য। তারা এস্তাদিও দা লুজে খেলে এবং হোর্হে জেসুস দ্বারা পরিচালিত হয়। এফসি পোর্তো পর্তুগালের দ্বিতীয় সফলতম ক্লাব। এটিতে ভাল মনোবল সহ বিভিন্ন ধরণের খেলোয়াড় রয়েছে। তারা ড্রাগন স্টেডিয়াম এ খেলে এবং জুলেন লোপেতেগুই দ্বারা পরিচালিত হয়। কিছু বিখ্যাত খেলোয়াড় হলেন জ্যাকসন মার্টিনেজ, কোয়ারেসমা, কুইন্টেরো এবং অন্যান্য। স্পোর্টিং লিসবন পর্তুগালের তৃতীয় সফলতম ক্লাব। এটি একটি অনুপ্রেরণামূলক আশা সঙ্গে খেলোয়াড় আছে, খারাপ না. তারা জোসে আলভালাদে XXI স্টেডিয়াম এ খেলে এবং মার্কো সিলভা দ্বারা পরিচালিত হয়। তারা হয়তো ভুলে গেছে, কিন্তু তারা পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। এখানে কিছু ডাচ দল রয়েছে যারা আজকাল রাজত্ব করছে। ঐতিহ্যগতভাবে, ডাচ ফুটবলের 'বিগ থ্রি' আয়াক্স, ফেইনুর্ড এবং পিএসভি নিয়ে গঠিত। আয়াক্স নেদারল্যান্ডসের সবচেয়ে বড় ক্লাব যা একটি উন্নত মানের লাইনআপ এবং ভাল মনোবল পেয়েছে। এগুলি হেঙ্ক টেন কেট দ্বারা পরিচালিত হয়। নেদারল্যান্ডসে আয়াক্স 'সবচেয়ে সুন্দর' ফুটবল খেলার জন্য পরিচিত। আয়াক্সের যুব বিভাগকে বিশ্বের সেরা হিসাবে বিবেচনা করা হয়। আয়াক্স ১৯৭১, ১৯৭২, ১৯৭৩ এবং ১৯৯৫ সালে ইউরোপিয়ান কাপ, ১৯৯২ সালে উয়েফা কাপ এবং ১৯৮৭ সালে ইউরোপিয়ান কাপ বিজয়ী কাপ জিতেছে। (প্রাক্তন) বিখ্যাত খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছে জোহান ক্রুইফ, জোহান নিসকেনস, মার্কো ভ্যান বাস্টেন, ডেনিস বার্গক্যাম্প, ক্লারেন্স সিডর্ফ, প্যাট্রিক ক্লুইভার্ট, জ্যাপ স্ট্যাম এবং আরও অনেকে। ফেইনুর্ড হল এমন একটি দল যেটি তার ভালো মনোবল এবং দল-গঠনের জন্য পরিচিত, যা তাদের মাঝে মাঝে আরও ভালো দক্ষ দলগুলোর বিরুদ্ধে জয়লাভ করে। ফেইনুর্ড ১৯৭০ সালে ইউরোপিয়ান কাপ এবং বিশ্ব ক্লাব কাপ এবং ১৯৭৪ এবং ২০০২ সালে উয়েফা কাপ জিতেছিল। (প্রাক্তন) বিখ্যাত খেলোয়াড়দের মধ্যে উইলেম ভ্যান হ্যানেগেম, মারিও বিন, রুড গুলিট, ওভে কিন্ডভাল, কোয়েন মৌলিজন এবং জন ডি উলফ অন্তর্ভুক্ত। পিএসভি ফিলিপস দ্বারা প্রতিষ্ঠিত আইন্ডহোভেনের একটি দল, যেটি এখনও স্পনসর। ১৯৭৪ সালে ক্লাবটি উয়েফা কাপ জিতে এবং ১৯৮৮ সালে, যখন ক্লাব ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স কাপ জিতেছিল তখন সবচেয়ে বড় সাফল্য অর্জিত হয়েছিল। পিএসভির কিছু (প্রাক্তন) বিখ্যাত খেলোয়াড় হলেন রোমারিও, রোনালদো, রুড গুলিট, লুক নিলিস, রোনাল্ড কোম্যান, আর্জেন রবেন, রুড ভ্যান নিস্টেলরয়, ফিলিপ কোকু এবং জাপ স্ট্যাম। সবচেয়ে সফল কোচ হলেন সন্দেহের বাইরে গুস হিডিঙ্ক, যিনি ১৯৮৩ থেকে ১৯৯০ এবং ২০০২ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত দলের হয়ে কাজ করেছেন। পিএসভির ডাকনাম বোয়েরেন যার অর্থ কৃষক । ভক্তরা এটি ব্যবহার করে নেদারল্যান্ডের পশ্চিমের বড় শহর থেকে বড় ক্লাব থেকে নিজেদের আলাদা করতে।. অন্যান্য সর্বকালের সেরা ইউরোপীয় দল লিগগুলি ছাড়াও, তারা দুর্দান্ত দলগুলির সাথে কিছু ছোট খাটো লিগ যা পুরো ইউরোপ জুড়ে পরিচিত। এখানে তারা আছে। অলিম্পিয়াকোস গ্রিসের একটি সুপরিচিত ক্লাব। এটি প্রধানত পানাথিনাইকোসের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বী। রিভাল্ডো সহ একটি লাইনআপ সহ, তারা ট্রন্ড সোলিড দ্বারা পরিচালিত হয়। স্টেউয়া তার সমস্ত ইতিহাস দেশের শীর্ষ-ফ্লাইট লীগে কাটিয়েছে, এবং মাত্র পাঁচবার ষষ্ঠ স্থানের নিচে শেষ করেছে। স্টুয়া ইউরোপিয়ান কাপের ফাইনালে উঠেছে, যেটি তারা পেনাল্টিতে এফসি বার্সেলোনার সামনে জিতেছে। পরবর্তীতে, দল কখনও নির্বাসিত হননি এবং বর্তমানে ২টি দলের মধ্যে একটি যারা শুধুমাত্র প্রথম লিগের মধ্যে খেলেছে, সাথে দিনামো বুকুরেতি। প্যানাথিনাইকোস স্পষ্টতই গ্রিসের একটি ভালো ক্লাব, যেখানে ১৯টি গ্রিক চ্যাম্পিয়নশিপ এবং 16টি গ্রিক কাপ রয়েছে। বর্তমানে এটি জাসমিকো ভেলিক দ্বারা পরিচালিত হয়. জাতীয় শিরোপা জয়ের ক্ষেত্রে রেঞ্জার্স এফসি বিশ্বের সবচেয়ে সফল ক্লাব। তারা তাদের ইতিহাসে ৫৩ বার এটি অর্জন করেছে। লিনফিল্ড এফসি (উত্তর আয়ারল্যান্ড) ৪৯ এর সাথে দ্বিতীয় সর্বাধিক সফল। রেঞ্জার্স পরিচালনা করেন ওয়াল্টার স্মিথ, যিনি তার ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো ক্লাব পরিচালনা করছেন। তার প্রথম মেয়াদে তিনি ক্লাবটিকে ১৯৮৯-১৯৯৭ সাল পর্যন্ত ৯টি শিরোপা জিতেছিলেন। ২০০৮ সালে তার ২য় মেয়াদে তিনি ক্লাবটিকে উয়েফা কাপের ফাইনালে নিয়ে যান যেখানে রেঞ্জার্স একটি অ্যাওয়ে খেলায় সবচেয়ে বড় সমর্থন নিয়েছিল যখন ১,৫০,০০ সমর্থক ম্যানচেস্টারে ভ্রমণ করেছিলেন। তিনি ২০১০-১১ মৌসুমের শেষের দিকে রেঞ্জার্স থেকে অবসর নেন এবং টানা ৩য় শিরোপা জিতে নেন, সহকারী ব্যবস্থাপক অ্যালি ম্যাককোইস্টের কাছে তার অবস্থান ছেড়ে দেন যিনি তার আগের মেয়াদে দায়িত্বে থাকা স্মিথের করা রেকর্ডটি হারাতে চাইছেন। সেল্টিক ১৯৬৭ সালে ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল, এটি প্রথম ব্রিটিশ দল। তারা ২০০৩ সালে উয়েফা কাপের ফাইনালেও জায়গা করে নিয়েছিল, প্রায় ৮০,০০০ সেল্টিক সমর্থক ফাইনালের জন্য স্পেনের সেভিলে ভ্রমণ করেছিলেন। ১৯৮৪ সালে সেল্টিককে উয়েফা দ্বারা র‍্যাপিড ভিয়েনার বিরুদ্ধে একটি খেলা পুনরায় খেলার নির্দেশ দেওয়া হয় যখন ভক্তরা ৩-০ তে এগিয়ে থাকাকালীন অস্ট্রিয়ান খেলোয়াড়দের দিকে বোতল নিক্ষেপ করে, র‌্যাপিড রিপ্লে ১-০ জিতেছিল। ম্যাচ চলাকালীন একজন সেল্টিক সমর্থক র‌্যাপিড গোলরক্ষকের ওপর হামলা চালায় এবং পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। ক্লাবের ঐতিহ্যবাহী খেলার রং হল সবুজ এবং সাদা হুপড শার্ট এবং সাদা মোজা সহ সাদা শর্টস। ম্যানেজার ব্রেন্ডন রজার্স। গ্রাসহোপারক্লাব জুরিখ তাদের সুইস অঞ্চলেও খুব পরিচিত। তারা ২৭ টি সুইস সুপার লিগ শিরোপা এবং ১৮ টি সুইস কাপ নিয়ে সুইস ফুটবলের সবচেয়ে সফল দল। বিশেষ করে তাদের মনোবলের কারণে শাখতার দোনেৎস্কও খুব ভাল দল। এগুলি পরিচালনা করেন মিরসিয়া লুসেস্কু।দলটি সাম্প্রতিক বছরগুলিতে খুব ভাল করেছে (তারা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ছিল, তবে বেনফিকার কাছে হেরেছিল দারিজো স্রনা এবং মারিয়াজ লেভানদোভস্কির মতো দুর্দান্ত প্রাচ্যের খেলোয়াড়রয়েছে। সিএসকেএ রাশিয়ার একটি সুপরিচিত দল, তারা প্রথম রাশিয়ান দল হিসাবে উয়েফা কাপ জিতেছে (সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পরে)। তারা ভালেরি গাজায়েভ দ্বারা পরিচালিত হয়। সিএসকেএ মস্কোতে বর্তমানে খেলছেন এমন সুপরিচিত খেলোয়াড়রা হলেন ভাগনার লাভ এবং সের্গেই ইগনাশেভিচ। ক্লাব ব্রুজ বেলজিয়ামের একটি সুপরিচিত ক্লাব যা আরএসসি অ্যান্ডারলেখটের সাথে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। এগুলি পরিচালনা করেন জ্যাকি ম্যাথিজসেন। কিছু উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়ের মধ্যে রয়েছে সিবে শ্রিজভার্স। আরএসসি আন্দারলেখট বেলজিয়ামের সবচেয়ে সফল দল, ২৯ টি লিগ চ্যাম্পিয়নশিপ, সমস্ত ইউরোপীয় কাপ প্রতিযোগিতায় ৫টি ইউরোপীয় কাপ এবং বেলজিয়াম প্রতিযোগিতায় ১৬টি কাপ। তারা ফ্র্যাঙ্কি ভারকাউটেরেন দ্বারা পরিচালিত হয়। সুপরিচিত খেলোয়াড়রা হলেন বর্তমানে ড্যানিয়েল জিটকা, অলিভিয়ার ডেসচট। এবং প্রাক্তন খেলোয়াড়রা হলেন নেনাদ জেস্ট্রোভিক, সিওল কি-হিওন এবং ভিনসেন্ট কোম্পানি। দিনামো ক্রোয়েশিয়ার সবচেয়ে সফল এবং বিখ্যাত দল। তাদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী হজদুক। ক্লাবটি ৬০ এর দশকে সবচেয়ে সফল হয়েছে, যখন তারা ইন্টার-সিটিজ ফেয়ারস কাপ জিতেছিল (যা পরে উয়েফা কাপে পরিণত হবে)। তারা ১৬৩ সালে রানার্স আপ হয়েছিল এবং ১৯৬৭ সালে এটি জিতেছিল। তারা ৪ বার যুগোস্লাভিয়া চ্যাম্পিয়ন এবং ১১ বার ক্রোয়েশিয়ান চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তারা বৃহৎ ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় নিয়মিত অংশগ্রহণকারী (উয়েফা ইউরোপা লীগ এবং উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগ উভয়ই)। প্রাক্তন খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন জভোনিমির বোবান, ডাভর সুকার, লুকা মড্রিক এবং এডুয়ার্ডো দা সিলভা। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) হল এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এটির ৪৭টি সদস্য দেশ রয়েছে, বেশিরভাগই এশিয়ান এবং অস্ট্রেলিয়ান মহাদেশে অবস্থিত, তবে ইউরোপ এবং এশিয়া উভয় অঞ্চলের আন্তঃমহাদেশীয় দেশগুলিকে বাদ দেয় আজারবাইজান, জর্জিয়া, কাজাখস্তান, রাশিয়া এবং তুরস্ক যা পরিবর্তে উয়েফা এর সদস্য। এশিয়ার পশ্চিম প্রান্তে ভৌগোলিকভাবে অবস্থিত আরও তিনটি রাষ্ট্র সাইপ্রাস, আর্মেনিয়া এবং ইসরায়েল এছাড়াও উয়েফা সদস্য। অন্যদিকে, অস্ট্রেলিয়া, পূর্বে ওএফসি-তে ছিল, ২০০৬ সালে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনে যোগদান করেছিল এবং ওশেনিয়ান দ্বীপ গুয়াম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঞ্চল, উত্তর মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ ছাড়াও এএফসি-এর সদস্য। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুটি কমনওয়েলথ। হংকং এবং ম্যাকাও, লিগে বর্তমানে সারা ভারত থেকে দশটি দল অংশগ্রহণ করছে। বিশ্বের অন্যান্য ফুটবল লিগের মত নয়, আইএসএল হল এমন কয়েকটি লিগের মধ্যে একটি যেটি প্রচার এবং রেলিগেশন সিস্টেম ব্যবহার করে না বরং টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগের মতো একটি ফ্র্যাঞ্চাইজি সিস্টেম। দলগুলি নিয়মিত মৌসুমে একটি একক টেবিলে খেলে এবং প্রতিটি দল একে অপরের সাথে দুবার খেলবে, একবার স্বাগতিক এবং একবার সফরকারী হিসেবে, আঠারো রাউন্ড ম্যাচ খেলা মৌসুম শেষ করতে। ইন্ডিয়ান সুপার লিগ চ্যাম্পিয়ন এএফসি কাপের প্লে-অফ স্পটে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। ইন্ডিয়ান সুপার লিগ এশিয়ার যেকোনো ফুটবল লিগের জন্য সর্বোচ্চ গড় স্টেডিয়াম উপস্থিতির নথিভুক্ত করার বিরল মাইলফলক অর্জন করেছে। কেরালা ব্লাস্টার্স ফুটবল ক্লাবটি প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক শচীন টেন্ডুলকার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কেরালা ব্লাস্টার্স এফসি এশিয়ার ফুটবল ক্লাবগুলির মধ্যে গড় স্বাগতিক হিসেবে উপস্থিতিতে প্রথম অবস্থানে রয়েছে। কনকাকাফ ক নফেডারেশন অ ফ ন র্থ সে ন্ট্রাল আ মেরিকান এন্ড ক্যা রিবিয়ান অ্যা সোসিয়েশন ফু টবল) এটি সেই বিভাগ যেখানে উত্তর আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা, ক্যারিবিয়ান এবং দক্ষিণ আমেরিকার সুরিনাম, গায়ানা এবং ফরাসি গায়ানা অবস্থিত। সবচেয়ে বিখ্যাত দলগুলি মেক্সিকোর পাওয়ার হাউস থেকে আসে। মেক্সিকানরা খুব বেশি পরিচিত নয় তবে ফিফা 06 এর মতো গেমগুলি অন্যদের মাধ্যমে তাদের খ্যাতি অর্জন করছে। এখানে কিছু ভাল মেক্সিকান (অ্যামিগোস) রয়েছে।ফিফা ২০০৬ এর পরে, তাদের রেটিং বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২০০৭ সালে তারা দেখার(স্টেডিয়াম) জন্য চতুর্থ সর্বোচ্চ ফুটবল লিগ ছিল চিভাস খুব পরিচিত। চিভাস এবং আমেরিকা সাধারণত একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। তারা তাদের ইতিহাসে অনেক বড় শিরোপা জিতেছে। তারা এস্তাদিও জালিস্কোতে খেলে এবং হোসে ম্যানুয়েল "চেপো" দে লা টোরে দ্বারা পরিচালিত হয়। চিভাস মেক্সিকানা ১ম বিভাগে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন। ক্লাব আমেরিকা মেক্সিকোতে খুব পরিচিত। এটির অনেক ভক্ত রয়েছে এবং লিগের বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ শিরোপা জিতেছে। তারা বিখ্যাত Estadio Azteca এ খেলে এবং আলবার্তো ড্যানিয়েল ব্রেইলভস্কি দ্বারা পরিচালিত হয়। খ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মেজর লিগ সকার ১৯৯৬ সালে এমএলএস তৈরির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের একটি উদীয়মান ফুটবল দেশ। লিগে সবচেয়ে সফল দল, লিগে সবচেয়ে বেশি ট্রফি আছে। ১৯৯৬ এমএলএস কাপ এবং লামার হান্ট ইউএস ওপেন কাপ; ১৯৯৭ এমএলএস কাপ; ১৯৯৮ কনকাকাফ কাপ এবং ইন্ট্রা-আমেরিকান কাপ; ১৯৯৯ এমএলএস কাপ; ২০০৪ এমএলএস কাপ। বর্তমানে দলটির কোচ হচ্ছেন আন্তর্জাতিক পোলিশ তারকা পিটার নোভাক এবং তারকা খেলোয়াড় বলিভিয়ার জেইম মোরেনো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেন ওলসেন এবং আর্জেন্টিনার ক্রিশ্চিয়ান গোমেজ রয়েছেন। ডিসি ইউনাইটেডের একটি প্রাথমিক প্রতিদ্বন্দ্বী দল, এটি বর্তমানে লিগে সর্বাধিক জয়ের ঝুলিতে রয়েছে। এমএলএস-এর প্রাথমিক বছরগুলিতে এটি সর্বদা সফল ছিল কিন্তু এমএলএস ফাইনালে আসার সময় বেশিরভাগই ডিসি ইউনাইটেড দ্বারা বন্ধ হয়ে যায়। যাইহোক, ধৈর্য সহকারে এর লভ্যাংশ ২০০১ লামার হান্ট ইউএস ওপেন কাপ এবং কনকাকাফ কাপের সময় পরিশোধ করা হয়েছিল; ২০০২ এমএলএস কাপ; ২০০৫ এমএলএস কাপ এবং লামার ইউএস ওপেন কাপ। বর্তমানে এটি প্রাক্তন চেলসি এফসি এবং নিউ ক্যাসেল এফসি কোচ রুড গুলিট দ্বারা প্রশিক্ষক। কনমেবল কন ফেডারেশন সুদা মে রিকানা দে ফুট বল ফুটবলের শক্তিশালী দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলকে শাসন করে এমন কনফেডারেশন, কিছু মহান সম্রাট এই জায়গা থেকে এসেছেন। আসুন তাদের অন্বেষণ করি। অনেক পরিবর্তনশীল দল নিয়ে আর্জেন্টিনার একটি খুব আকর্ষণীয় লীগ রয়েছে (অর্থাৎ যে কোনো দল যে কোনো সময় বা কোনো সময় রাজাকে পরাজিত করে)। এর প্রকৃতপক্ষে দুটি অর্ধাংশ রয়েছে ক্লাসুরা এবং অ্যাপারটুরা। কেউ কেউ আর্জেন্টিনার। রিভার প্লেট একটি ভালো দল এবং সবচেয়ে বেশি মৌসুমের শিরোপা জয়ের রেকর্ড রয়েছে। এটির বোকা জুনিয়রদের সাথে একটি খুব বিখ্যাত এবং শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বিতা রয়েছে যাকে পর্যবেক্ষক- এ "সুপারক্ল্যাসিকো" বলা হয়, এটি আর্জেন্টিনার ৭০% রিভার প্লেট এবং বোকা জুনিয়রদের সমর্থন করে বলে আপনার মৃত্যুর আগে ৫০টি ক্রীড়া বিষয়ের মধ্যে শীর্ষে ভোট দেওয়া হয়েছিল। তারা নুনেজের এল মনুমেন্টালে খেলে এবং ড্যানিয়েল প্যাসারেলা দ্বারা পরিচালিত হয়। বোকা জুনিয়ররা সারা বিশ্বে খুব বিখ্যাত এবং তাদের প্ল্যাটিনাম কিংবদন্তি দিয়েগো আরমান্দো ম্যারাডোনা ডি১০এস বা "গোল্ডেন পিব" এবং "মহাজাগতিক ব্যারেল" নামে পরিচিত হওয়ার কারণে খুব পরিচিত। তারা সারা বিশ্বে অত্যন্ত সম্মানিত। তারা বেশ কয়েকটি কাপ এবং শিরোপা জিতেছে (২৩টি বিভাগের শিরোপা এবং ১৭টি আন্তর্জাতিক শিরোপা)। তারা লা বোম্বোনারায় খেলে এবং মিগুয়েল অ্যাঞ্জেল রুসো দ্বারা পরিচালিত হয়। খ ব্রাজিলিয়ান ক্যাম্পিওনাতো (১ম বিভাগ হোলা ব্রাজিল। ইংরেজরা ফুটবল আবিষ্কার করলেও ব্রাজিলিয়ানরা তা নিখুঁত করেছে। ব্রাজিলে আর্জেন্টিনার মতো অনেক পরিবর্তনশীল দল রয়েছে। এখানে রাজারা। ফ্ল্যামেঙ্গো ব্রাজিলের অন্যতম সেরা ক্লাব। আজকাল তারা কিছুটা নিচে নেমে গেছে, কারণ তারা তাদের আর্থিক সংগঠিত করছে, ট্যাক্স দিচ্ছে যা অন্য ক্লাবগুলি করে না। প্রায় ৪০ মিলিয়ন ভক্ত সহ ফ্ল্যামেঙ্গো বিশ্বের সর্বাধিক অনুসরণ করা ক্লাব। তারা অনেক চ্যাম্পিয়নশিপ এবং শিরোপা জিতেছে। রিয়াল মাদ্রিদের প্রাক্তন কোচ ভ্যান্ডারলেই লুক্সেমবার্গো তাদের পরিচালনা করেন। করিন্থিয়ানস সাও পাওলোর সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাব। তারা পালমেইরাসের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বী। লিগ ও কাপ জেতার ইতিহাস তাদের খুব ভালো। তারা ২০০৫ সালে ব্রাজিলিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিল। তাদের পরিচালনা করছেন আন্তোনিও লোপেস। পালমেইরাস করিন্থিয়ানদের থেকে উচ্চতর। তারা সবসময় একে অপরের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়। মার্কোস, ২০০২ বিশ্বকাপ জয়ী গোলরক্ষক তাদেরই। তারা এমার্সন লিও দ্বারা পরিচালিত হয়। হীরার কিংবদন্তি পেলের কারণে তারা বিখ্যাত ছিলেন। কিংবদন্তির যুগে তারা চমৎকার ছিল। সাও পাওলো ব্রাজিলের অন্যতম প্রধান ক্লাব, যেখানে অনেক চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে। খ্যাতি অর্জন এবং নিজেকে দক্ষিণ আমেরিকার মানচিত্রে স্থাপন করা। এগুলি পরিচালনা করেন মুরিসি রামালহো। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৫ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৬ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৭ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৭ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৭ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৯ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ৯ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১০ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১০ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১২ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১২ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৩ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ১৩ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ১৩ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ১৪ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ১৪ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৫ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ১৬ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) * ভুল (নিচে ব্যাখ্যা করুন বা আলোচনার লিংক দিন) শিরোনাম থেকে সম্মানসূচক পদবী অপসারণ বিষয়বস্তু নামস্থানে থাকার উপযুক্ত নয়, আগে ব্যবহারকারী উপপাতায় মানোন্নয়ন করুন অত্যন্ত ছোট পাতা, ব্যবহারকারী উপপাতায় সম্পূর্ণ করে মূল নামস্থানে আনুন সাম্প্রতিকালে আমার নিজের তৈরি পাতা, অন্য ব্যবহারকারীদের সম্পাদনা নেই। মানোন্নয়ের জন্য ব্যবহারকারী উপপাতায় নিলাম কাজ সম্পন্ন, তাই বিষয়বস্তু নামস্থানে স্থানান্তর করা হলো তথ্যসূত্রের সাথে মিল রেখে প্রচলিত নামে স্থানান্তর চ্যাটজিপিটি একটি চ্যাটবট, ২০২২ সালের নভেম্বরে ওপেনএআই-এর মাধ্যমে এটি চালু করা হয়। প্রোগ্রামটি ওপেনএআই-এর জিপিটি পরিবারের বৃহৎ ভাষার মডেলের উপরে নির্মিত। এটি তত্ত্বাবধানাধীন ও বলবর্ধনমূলক শিখন কৌশলের সাথে কাজ করে। চ্যাটজিপিটি একটি প্রোটোটাইপ হিসাবে ৩০ নভেম্বর ২০২২ তারিখে চালু হয়। ওয়েবসাইটটিতে চালু হওয়ার পাঁচ দিন পর এক মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী নিবন্ধিত হয়েছিল। এটি জ্ঞানের অনেক ক্ষেত্রে এর প্রতিক্রিয়া এবং উত্তরগুলির জন্য মনোযোগ পেয়েছে। এর অসম নির্ভুলতাকে একটি প্রধান অপূর্ণতা বলা হয়। এই বইয়ে আমরা চ্যাটজিপিটি কি ও এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারবো। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ১৯ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২৩:৪০, ১৯ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ২১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ২১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) অনুবাদঃ অর্জুন বললেন-হে জনার্দন! হে কেশব! যদি তোমার মতো কর্ম অপেক্ষা ভক্তি-বিষয়িনী বুদ্ধি শ্রেয়তর হয়, তাহলে এই ভয়ানক যুদ্ধে নিযুক্ত হওয়ার জন্য কেন আমাকে প্ররোচিত করছ? অনুবাদঃ তুমি যেন দ্ব্যর্থবোধক বাক্যের দ্বারা আমার বুদ্ধি বিভ্রান্ত করছ। তাই, দয়া করে আমাকে নিশ্চিতভাবে বল কোনটি আমার পক্ষে সবচেয়ে শ্রেয়স্কর। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-হে নিষ্পাপ অর্জুন! আমি ইতিপূর্বে ব্যাখ্যা করেছি যে, দুই প্রকার মানুষ আত্ম-উপলব্ধি করতে চেষ্টা করে। কিছু লোক অভিজ্ঞতালব্ধ আবার তা ভক্তির মাধ্যমে জানতে চান। অনুবাদঃ কেবল কর্মের অনুষ্ঠান না করার মাধ্যমে কর্মফল থেকে মুক্ত হওয়া যায় না, আবার কর্মত্যাগের মাধ্যমেও সিদ্ধি লাভ করা যায় না। অনুবাদঃ সকলেই মায়াজাত গুণসমূহের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অসহায়ভাবে কর্ম করতে বাধ্য হয়; তাই কর্ম না করে কেউই ক্ষণকালও থাকতে পারে না। অনুবাদঃ কিন্তু যিনি মনের দ্বারা ইন্দ্রিয়গুলিকে সংযত করে অনাসক্তভাবে কর্মযোগের অনুষ্ঠান করেন, তিনি পূর্বোক্ত মিথ্যাচারী অপেক্ষা অনেক গুণে শ্রেষ্ঠ। অনুবাদঃ তুমি শাস্ত্রোক্ত কর্মের অনুষ্ঠান কর, কেন না কর্মত্যাগ থেকে কর্মের অনুষ্ঠান শ্রেয়। কর্ম না করে কেউ দেহযাত্রাও নির্বাহ করতে পারে না। অনুবাদঃ বিষ্ণুর প্রীতি সম্পাদন করার জন্য কর্ম করা উচিত; তা না হলে কর্মই এই জড় জগতে বন্ধনের কারণ। তাই, হে কৌন্তেয়! ভগবানের সন্তুষ্টি বিধানের জন্যই কেবল তুমি তোমার কর্তব্যকর্ম অনুষ্ঠান কর এবং এভাবেই তুমি সর্বদাই বন্ধন থেকে মুক্ত থাকতে পারবে। অনুবাদঃ সৃষ্টির প্রারম্ভে সৃষ্টিকর্তা যজ্ঞাদি সহ প্রজাসকল সৃষ্টি করে বলেছিলেন-“এই যজ্ঞের দ্বারা তোমরা উত্তরোত্তর সমৃদ্ধ হও। এই যজ্ঞ তোমাদের সমস্ত অভীষ্ট পূর্ণ করবে।” অনুবাদঃ তোমাদের যজ্ঞ অনুষ্ঠানে প্রীত হয়ে দেবতারা তোমাদের প্রীতি সাধন করবেন। এভাবেই পরস্পরের প্রীতি সম্পাদন করার মাধ্যমে তোমরা পরম মঙ্গল লাভ করবে। অনুবাদঃ যজ্ঞের ফলে সন্তুষ্ট হয়ে দেবতারা তোমাদের বাঞ্ছিত ভোগ্যবস্তু প্রদান করবেন। কিন্তু দেবতাদের প্রদত্ত বস্তু তাঁদের নিবেদন না করে যে ভোগ করে, সে নিশ্চয়ই চোর। অনুবাদঃ ভগবদ্ভক্তেরা সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত হন, কারণ তাঁরা যজ্ঞাবশিষ্ট অন্নাদি গ্রহণ করেন। যারা কেবল স্বার্থপর হয়ে নিজেদের ইন্দ্রিয়ের তৃপ্তির জন্য অন্নাদি পাক করে, তারা কেবল পাপই ভোজন করে। অনুবাদঃ অন্ন খেয়ে প্রাণীগণ জীবন ধারণ করে। বৃষ্টি হওয়ার ফলে অন্ন উৎপন্ন হয়। যজ্ঞ অনুষ্ঠান করার ফলে বৃষ্টি উৎপন্ন হয় এবং শাস্ত্রোক্ত কর্ম থেকে যজ্ঞ উৎপন্ন হয়। অনুবাদঃ যজ্ঞাদি কর্ম বেদ থেকে উদ্ভত হয়েছে এবং বেদ অক্ষর বা পরমেশ্বর ভগবান থেকে প্রকাশিত হয়েছে। অতএব সর্বব্যাপক ব্রহ্ম সর্বদা যজ্ঞে প্রতিষ্ঠিত আছেন। অনুবাদঃ হে অর্জুন! যে ব্যক্তি এই জীবনে বেদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত যজ্ঞ অনুষ্ঠানের পন্থা অনুসরণ করে না, সেই ইন্দ্রিয়সুখ-পরায়ণ পাপী ব্যক্তি বৃথা জীবন ধারণ করে। অনুবাদঃ কিন্তু যে ব্যক্তি আত্মাতেই প্রীত, আত্মাতেই তৃপ্ত এবং আত্মাতেই সন্তুষ্ট, তাঁরা কোন কর্তব্যকর্ম নেই। অনুবাদঃ আত্মানন্দ অনুভবকারী ব্যক্তির এই জগতে ধর্ম অনুষ্ঠানের কোন প্রয়োজন নেই এবং এই প্রকার কর্ম না করারও কোন কারণ নেই। তাকে অন্য কোন প্রাণীর উপর নির্ভর করতেও হয় না। অনুবাদঃ অতএব, কর্মফলের প্রতি আসক্তি রহিত হয়ে কর্তব্যকর্ম সম্পাদন কর। অনাসক্ত হয়ে কর্ম করার ফলেই মানুষ পরতত্ত্বকে লাভ করতে পারে। অনুবাদঃ জনক আদি রাজারাও কর্ম দ্বারাই সংসিদ্ধি প্রাপ্ত হয়েছিলেন। অতএব, জনসাধারণকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য তোমার কর্ম করা উচিত। অনুবাদঃ শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি যেভাবে আচরণ করেন, সাধারণ মানুষেরা তার অনুকরণ করে। তিনি যা প্রমাণ বলে স্বীকার করেন, সমগ্র পৃথিবী তারেই অনুসরণ করে। অনুবাদঃ হে পার্থ! এই ত্রিজগতে আমার কিছুই কর্তব্য নেই। আমার অপ্রাপ্ত কিছু নেই এবং প্রাপ্তব্যও কিছু নেই। তবুও আমি কর্মে ব্যাপৃত আছি। অনুবাদঃ হে পার্থ! আমি যদি অনলস হয়ে কর্তব্যকর্মে প্রবৃত্ত না হই, তবে আমার অনুবর্তী হয়ে সমস্ত মানুষই কর্ম ত্যাগ করবে। অনুবাদঃ আমি যদি কর্ম না করি, তা হলে এই সমস্ত লোক উৎসন্ন হবে। আমি বর্ণসঙ্কর সৃষ্টির কারণ হব এবং তার ফলে আমার দ্বারা সমস্ত প্রজা বিনষ্ট হবে। অনুবাদঃ হে ভারত! অজ্ঞানীরা যেমন কর্মফলের প্রতি আসক্ত হয়ে তাদের কর্তব্যকর্ম করে, তেমনই জ্ঞানীরা অনাসক্ত হয়ে মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য কর্ম করবেন। অনুবাদঃ জ্ঞানবান ব্যক্তিরা কর্মাসক্ত জ্ঞানহীন ব্যক্তিদের বুদ্ধি বিভ্রান্ত করবেন না। বরং, তাঁরা ভক্তিযুক্ত চিত্তে সমস্ত কর্ম অনুষ্ঠান করে জ্ঞানহীন ব্যক্তিদের কর্মে প্রবৃত্ত করবেন। অনুবাদঃ অহঙ্কারে মোহাচ্ছন্ন জীব জড়া প্রকৃতির ত্রিগুণ দ্বারা ক্রিয়মাণ সমস্ত কার্যকে স্বীয় কার্য বলে মনে করে ‘আমি কর্তা’-এই রকম অভিমান করে। অনুবাদঃ হে মহাবাহো! তত্ত্বজ্ঞ ব্যক্তি ভগবদ্ভক্তিমুখী কর্ম ও সকাম কর্মের পার্থক্য ভালভাবে অবগত হয়ে কখনও ইন্দ্রিয়সুখ ভোগাত্মক কার্যে প্রবৃত্ত হন না। অনুবাদঃ জড়া প্রকৃতির গুণের দ্বারা মোহাচ্ছন্ন হয়ে, অজ্ঞান ব্যক্তিরা জাগতিক কার্যকলাপে প্রবৃত্ত হয়। কিন্তু তাদের কর্ম নিকৃষ্ট হলেও তত্ত্বজ্ঞানী পুরুষেরা সেই মন্দবুদ্ধি ও অল্পজ্ঞ ব্যক্তিগণকে বিচলিত করেন না। অনুবাদঃ অতএব, হে অর্জুন! অধ্যাত্মচেতনা-সম্পন্ন হয়ে তোমার সমস্ত কর্ম আমাকে সমর্পণ কর এবং মমতাশূন্য, নিষ্কাম ও শোকশূন্য হয়ে তুমি যুদ্ধ কর। অনুবাদঃ আমার নির্দেশ অনুসারে যে- সমস্ত মানুষ তাঁদের কর্তব্যকর্ম অনুষ্ঠান করেন এবং যাঁরা শ্রদ্ধাবান ও মাৎসর্য রহিত হয়ে এই উপদেশ অনুসরণ করেন, তাঁরাও কর্মবন্ধন থেকে মুক্ত হন। অনুবাদঃ কিন্তু যারা অসূয়াপূূর্বক আমার এই উপদেশ পালন করে না, তাদেরকে সমস্ত জ্ঞান থেকে বঞ্চিত, বিমূঢ় এবং পরমার্থ লাভের সকল প্রচেষ্টা থেকে ভ্রষ্ট বলে জানবে। অনুবাদঃ জ্ঞানবান ব্যক্তিও তাঁর স্বভাব অনুসারে কার্য করেন, কারণ প্রত্যেকেই ত্রিগুণজাত তাঁর স্বীয় স্বভাবকে অনুগমন করেন। সুতরাং নিগ্রহ করে কি লাভ হবে? অনুবাদঃ সমস্ত জীবই ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বস্তুতে আসক্তি অথবা বিরক্তি অনুভব করে, কিন্তু এভাবে ইন্দ্রিয় ও ইন্দ্রিয়ের বিষয়ের বশীভূত হওয়া উচিত নয়, কারণ তা পারমার্থিক প্রগতির পথে প্রতিবন্ধক। অনুবাদঃ স্বধর্মের অনুষ্ঠান দোষযুক্ত হলেও উত্তমরূপে অনুষ্ঠিত পরধর্ম থেকে উৎকৃষ্ট। স্বধর্ম সাধনে যদি মৃত্যু হয়, তাও মঙ্গলজনক, কিন্তু অন্যের ধর্মের অনুষ্ঠান করা বিপজ্জনক। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে বার্ষ্ণেয়! মানুষ কার দ্বারা চালিত হয়ে অনিচ্ছা সত্ত্বেও যেন বলপূর্বক নিয়োজিত হয়েই পাপাচরণে প্রবৃত্ত হয়? অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- হে অর্জুন! রজোগুণ থেকে সমুদ্ভত কামই মানুষকে এই পাপে প্রবৃত্ত করে এবং এই কামই ক্রোধে পরিণত হয়। কাম সর্বগ্রাসী ও পাপাাত্মক; কামকেই জীবের প্রধান শত্রু বলে জানবে। অনুবাদঃ অগ্নি যেমন ধূম দ্বারা আবৃত্ত থাকে, দর্পণ যেমন ময়লার দ্বারা আবৃত্ত থাকে অথবা গর্ভ যেমন জরায়ুর দ্বারা আবৃত থাকে, তেমনই জীবাত্মা বিভিন্ন মাত্রায় এই কামের দ্বারা আবৃত থাকে। অনুবাদঃ কামরূপী চির শত্রুর দ্বারা জীবের শুদ্ধ চেতনা আবৃত হয়। এই কাম দুর্বারিত অগ্নির মতো চিরঅতৃপ্ত। অনুবাদঃ ইন্দ্রিয়সমূহ, মন ও বুদ্ধি এই কামের আশ্রয়স্থল। এই ইন্দ্রিয় আদির দ্বারা কাম জীবের প্রকৃত জ্ঞানকে আচ্ছন্ন করে তাকে বিভ্রান্ত করে। অনুবাদঃ অতএব, হে ভরতশ্রেষ্ঠ! তুমি প্রথমে ইন্দ্রিয়গুলিকে নিয়ন্ত্রিত করে জ্ঞান ও বিজ্ঞান-নাশক পাপের প্রতীকরূপ এই কামকে বিনাশ কর। অনুবাদঃ স্থুল জড় পদার্থ থেকে ইন্দ্রিয়গুলি শ্রেয়; ইন্দ্রিয়গুলি থেকে মন শ্রেয়; মন থেকে বুদ্ধি শ্রেয়; আর তিন (আত্মা) সেই বুদ্ধি থেকেও শ্রেয়। অনুবাদঃ হে মহাবীর অর্জুন! নিজেকে জড় ইন্দ্রিয়, মন ও বুদ্ধির অতীত জেনে, নিশ্চয়াত্মিকা বুদ্ধির দ্বারা মনকে স্থির কর এবং এভাবেই চিৎ-শক্তির দ্বারা কামরূপ দুর্জয় শত্রুকে জয় কর। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৩ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ২৪ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে ১৯ সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ২৫ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৫ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৬ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৭ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২২:৪০, ২৭ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০১:৪০, ২৮ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ৩০ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। মুহাম্মাদ (সঃ) ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আব্দুল্লাহ, মাতার নাম আমিনা এবং দাদার নাম আব্দুল মুত্তালিব। জন্মের আগেই তাঁর বাবা মৃত্যুবরণ করেন। দাদা আব্দুল মুত্তালিব তাঁর নাম রাখেন মুহাম্মাদ এবং মাতা আমিনা তাঁর নাম দেন আহমাদ। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ৩০ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ৩০ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) * এরপর একটি বৈধ ইমেইল ঠিকানা লিখতে হবে ও নূন্যতম ৮ সংখ্যার একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ২ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ৩ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ৩১, রুকূ: ২,শ্রেণী: মাদানী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২৩:৪০, ৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৭ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ৭ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ৭ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ২৮, রুকূ: ২, শ্রেণী: মাক্কী সূরা {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ৮ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ৮ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ১২, রুকূ: ২,শ্রেণী:মাদানী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। আয়াত: ১৮, রুকূ: ২,শ্রেণী: মাদানী সূরা {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১০ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ২২, রুকূ: ৩, শ্রেণী:মাদানী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ১০ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১০ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১১:৪০, ১১ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ১১ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ১১ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ১১ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ২৮ রুকূ: ২ শ্রেণী:মাক্কী আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ১২ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ১২ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ১২ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২৩:৪০, ১২ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) স্বাধীনতার ঘোষণা হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাত ১২টা ২০ মিনিটে বাংলাদেশের রেসকোর্স ময়দানের স্বাধীনতা জন্য প্রদত্ত ভাষণ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণায় বলেন, {{উক্তি|"এটাই হতো আমার শেষ বার্তা, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। বাংলাদেশের জনগণ, তোমরা যে যেখানেই আছ এবং যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শেষ পর্যন্ত দখলদার সৈন্য বাহিনীকে প্রতিরাধে করার জন্য আমি তোমাদের আহ্বান জানাচ্ছি। পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর শেষ সৈনিকটিকে বাংলাদেশের মাটি থেকে বিতাড়িত করে চুড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত তোমাদের যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৩ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ১৩ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ১৩ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ৪৫, রুকূ: ৩, শ্রেণী:মাক্কী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২২:৪০, ১৩ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ১৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৫ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ১৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৪:৪০, ১৭ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ৯৬, রুকূ: ৩, শ্রেণী: মাক্কী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৭ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৭ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ১৮ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) পরিবারের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গবাদিপশুর ভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশের মতো দরিদ্র বা উন্নয়নশীল দেশে কৃষকরা শস্য চাষের পাশাপাশি পশু-পাখি লালন পালন করে থাকে। হাঁস-মুরগি পালনের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যদের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি তা বিক্রি করে আয়-রোজগার করাও সম্ভব। খামারে বাণিজ্যিক আকারে হাঁস-মুরগি পালন করে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করে বেকারত্ব সমস্যার সামাধান করাও সম্ভব। হাঁস-মুরগির খাদ্য ও পুষ্টি ব্যবস্থাপনা হাঁস-মুরগির রোগ ও তার প্রতিকার বাংলাদেশ ও ভারতের মোট জনসংখ্যার একটি বড় অংশ দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে খাদ্যের অভাবজনিত পুষ্টিহীনতা রয়েছে। হাঁস-মুরগি পালন করলে একদিকে যেমন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয় তেমনি প্রাণিজ আমিষ উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে পুষ্টিহীনতা দূর করা যায়। বর্তমান সময়ে দারিদ্র হ্রাস ও কর্ম সংস্থান সৃষ্টিতে হাঁস-মুরগি পালন মুখ্য ভূমিকা পালন করছে। হাঁস-মুরগি পালন করে অনেকেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন বা হচ্ছেন এ নজির অনেক। # মানব দেহের গঠন বিশেষ করে শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে প্রাণিজ আমিষের গুরুত্ব অপরিসীম। হাঁস-মুরগি হতে আমরা স্বল্প খরচে উন্নত মানের প্রাণিজ আমিষ পেয়ে থাকি। # হাঁস-মুরগির বাণিজ্যিক খামার স্থাপনের মাধ্যমে অনেক কর্ম সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ফলে বেকার যুবক-যুবতী, দুস্থ মহিলা, বিধবা, ভূমিহীন জনগণ এসব খামারে কাজ করার মাধ্যমে আয়-উপার্জন করছেন এবং তাদের জীবন যাত্রার মানও বৃদ্ধি পেয়েছে। # হাঁস-মুরগির খামারে উৎপাদিত পণ্যাদি বাজারজাতকরণের সাথে সংশ্লিষ্ট অসংখ্য লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। # হাঁস-মুরগির খামারের প্রয়োজনীয় উপকরণ যেমন- খাদ্য, ঔষধ, টিকা, আসবাবপত্র প্রভৃতি বিপণন ব্যবস্থার সাথে বহু লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে। উৎপত্তিস্থান অনুসারে মুরগির বিভিন্ন জাত হয়ে থাকে। যেমন: আমেরিকান জাতের মুরগির পা পালকবিহীন হয়। এদের কানের লতি লাল রঙের এবং গায়ের চামড়া হলুদ রঙের হয়ে থাকে। এরা মাঝারি আকারের হয়। এদের ডিমের রঙ বাদামি। এ ধরণের জাতের উদাহরণ: প্লাইমাউথ রক, রোড আইল্যান্ড রেড ইত্যাদি। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের জাতের মুরগির গায়ের রঙ সাদা এবং কানের লতি লাল। এদের ডিম ও মাংস উৎপাদন খুব ভালো। এরা মাঝারি আকারের হয়। এসব মুরগির ডিমের রঙ সাদা। হোয়াইট লেগহর্ন, মাইনোরকা ইত্যাদি এ জাতের মুরগির উদাহরণ। এসব মুরগির গায়ের চামড়া হলুদ রঙের এবং কানের লতি লাল রঙের হয়। এদের ডিমের খোসার রঙ বাদামী। এরা আকারে বেশ বড়। এ জাতের উদাহরণ: আসিল, কোচিন ইত্যাদি। অধিক ডিম উৎপাদনশীল লেয়ার মুরগির কয়েক্কটি জাত নিম্নরূপ: অধিক মাংস উৎপাদী ব্রয়লার মুরগির কয়কটি জাত নিম্নরূপ: হাঁসের কয়েকটি উন্নত জাত হলো: এগুলো ছাড়াও আরও উন্নত ও শংকর জাতের হাঁস রয়েছে। যেমন: খাকি ক্যাম্পবেল, জিনডিং, চেরি ভ্যালি ইত্যাদি। ভিয়েতনামের চেরি ভ্যালি জাত ডিম ও মাংসের জন্য পৃথকভাবে উদ্ভাবন করা হয়েছে। এ জাতের হাঁস আকারে বড় হয়ে থাকে। তাই এদের প্রধানত মাংসের জন্য পালন করা হয়। এদের ওজন ৬-৭ কেজি হয়ে থাকে। এরা বছরে ৮০-১০০টি ডিম দেয়। মুরগি থেকে সর্বোচ্চ উৎপাদন পেতে হলে তাদের জন্য আরামদায়ক উপযুক্ত পরিবেশ ও নিরাপদ বাসস্থানের ব্যবস্থা করা দরকার। মুরগিকে আভ্যন্তরীণ ও বহিঃস্থ সব ধরনের শত্রু হতে একমাত্র নিরাপদ বাসস্থান রক্ষা করতে পারে। মুরগির ঘর এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যেন ঘরের ভিতর অনুকূল পরিবেশ বজায় থাকে। * ঘরের ভিতর উৎপাদিত বিষাক্ত গ্যাস অপসারিত হয়; * ঘরে ব্যবহৃত লিটার আর্দ্রতামুক্ত থাকে; * ঘরের ভিতর পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ বাতাস চলাচল করতে পারে; * এক ঘর হতে অন্য ঘরের মধ্যে জীবাণু সংক্রমণ না হতে পারে; * সব ধরনের প্রতিকূল আবহাওয়া ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকে মুরগি রক্ষা পায়। মুরগির বসবাস ও উৎপাদনের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন ঘর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘরে মুরগির বয়স ও উপযোগিতা অনুসারে ঘরে তাপ আর্দ্রতা ও আলোক নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কৃত্রিম ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা থাকার কারণে প্রয়োজনমতো ঘরের গ্রন্থ ও দৈর্ঘ্য কমবেশি করে ঘর নির্মাণ করা যায়। পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘরে খাদ্য ও পানি প্রদান যান্ত্রিক পদ্ধতিতে করা সহজ। এই ঘরে পালিত মুরগির মধ্যে রোগ বিস্তারের সম্ভাবনা কম, ফলে মৃত্যু হারও কম। তাই, মুরগি অনেক বেশি উৎপাদশীল হয়।এছাড়াও খাদ্য রূপান্তর হার অনেক বেশি হয়। মুরগি অত্যধিক আরাম ও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। খামারে কম দূরত্বে একাধিক শেড নির্মাণ করা যায়। তবে ঘরের ভিতর থেকে দূষিত বাতাস নির্গমণ পথ বরাবর কোনো শেড নির্মাণ করা উচিত নয়। তবে এ ধরণের ঘর নির্মাণ খরচ বেশি। এছাড়াও যান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি নির্ভরশীল থাকতে হয়। কোনো কারণে ১৫ মিনিট বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকলে মুরগি মারা যায়। এই ঘর দ্বিতল বিশিষ্ট হয়। উপরের তলায় মুরগি থাকে এবং নিচ তলায় মুরগির পরিত্যক্ত মল জমা হয়। প্রতি উচ্চতা ৭ ফুট হিসেবে মোট ১৪ ফুট উঁচু হয়। নিচ তলায় বৃষ্টির পানি প্রবেশ করে যাতে মন ভিজে না যায় তার জন্য নিচতলার মেঝে ১ ফুট উঁচু তৈরি দেয়াল করা হয়। এই ঘর উন্মুক্ত অথবা পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত হতে পারে। প্রতি ব্যাচ মুরগি পালন অথবা একাধারে ৫-৬ বছর মুরগি পালন শেষে নিচে জমে থাকা মল পরিষ্কার করা যায়। উন্নত ভেন্টিলেশন ব্যবস্থার কারণে পরিত্যক্ত মল দ্রুত শুকায়, ফলে দুর্গন্ধ হয় না। ঘনঘন মল পরিষ্কার করার প্রয়োজন না থাকায় শ্রমের সাশ্রয় হয়। এই ঘরে মাঁচা পদ্ধতিতে মুরগি পালন সহজ। তবে এই ঘরে লিটার পদ্ধতিতে মুরগি পালন করা যায় না। এছাড়াও এ ঘর নির্মাণে খরচ বেশি। খামারে মুরগি পালনের সময়ে নানান উপকরণ ও সরঞ্জাম ব্যবহার করতে হয়। এসব উপকরণের মাঝে রয়েছে ব্রুডার, পানির পাত্র, খাবার পাত্র, ক্যাচিং হুক ইত্যাদি। ব্রুডার এর মাধ্যমে মুরগির ছানাকে তাপ দেওয়া হয়। ব্রুডারের তিনটি অংশ: ক) হোভার, খ) ব্রুডার হিটার, গ) ব্রুডার গার্ড পানির পাত্র ছোট বাচ্চা, বাড়ন্ত বাচ্চা ও বিভিন্ন বয়সের মুরগির জন্য আজকাল বিভিন্ন ধরনের পানির পাত্র পাওয়া যায়। যেমন: ঝর্ণা ড্রিংকার, নিপল ড্রিংকার, কাপ ড্রিংকার, বেলটাইপ ড্রিংকার, ট্রাফ ড্রিংকার। প্রথম খাবার পাত্র কাগজ, চিক বক্সের ঢাকনি, প্লাস্টিক, থালা ইত্যাদি। দ্বিতীয় খাবার পাত্র প্লাস্টিক বা কাঠের তৈরি ট্রাক ফিডার, গ্রিল সংযুক্ত ট্রাফ ফিডার, প্লাস্টিকের তৈরি টিউব ফিডার, স্বয়ংক্রিয় ফিডার ইত্যাদি। মুরগি ধরার জন্য (ক্যাচিং) হুক ক্যাচিং হুক মুরগির পায়ে আটকে মুরগি ধরা হয়। ১৪ গেজ তারের সাহায্যে এ হুক তৈরি করা যায়। মুরগি ধরার হার্ডল হার্ডল স্থানান্তর যোগ্য এক ধরনের বেড়া। হার্ডলের সাহায্যে মুরগিকে একত্রে জমা করে ধরা হয়। হার্ডলের গায়ে দরজা থাকে। দরজার ভেতর হাত ঢুকিয়ে জমা করা মুরগি করতে সুবিধা হয়। হার্ডল সাধারণত প্লাস্টিকের সাহায্যে তৈরি করা হয়। এর আকার ৪ ফুট থেকে ৫ ফুট অথবা সুবিধামতো মাপের পাওয়া যায়। একাধিক হার্ডল পরস্পর সংযুক্ত করে প্রয়োজন মতো একে বড় করা যায়। হাঁস খুব বেশি গরম ও খুব বেশি ঠাণ্ডা সহ্য করতে পারে না। বেশি খরচ না করে সীমিত ব্যয়ের মধ্যেই হাঁসের ঘর নির্মাণ সীমাবদ্ধ রাখা উচিত। আবার বাসস্থান এতটা হাল্কাভাবে নির্মাণ করা উচিত নয় নয় যাতে শিয়াল, বেজী/নেউল, ইঁদুর ইত্যাদি ক্ষতিকর প্রাণি হাঁস ও হাঁসের বাচ্চার ঘরে প্রবেশ করে হাঁসের ক্ষতি করতে পারে। হাঁসের ঘর নির্মাণের প্রাক্কালে নিম্নলিখিত বিষয়গুলির প্রতি লক্ষ্য রাখা দরকার। জায়গা নির্বাচন হাঁসের ঘরের জন্য সাধারণত খোলা, উঁচু ও রৌদ্র থাকে এমন জায়গা বাছাই করা উচিত। বালু, মাটি, ড্রেন কাটার সুবিধা আছে এবং ঘাস জন্মাতে না পারে এমন জায়গা নির্বাচন করা উত্তম। ঘরের সংগে বড় গাছ বা জংগল থাকা উচিত নয়। মুরগির খামারের কাছে হাঁসের ঘরের জায়গা নির্বাচন করা ঠিক নয়। আর্দ্রতা আবহাওয়া ভালো থাকলে হাঁসের শারীরিক বৃদ্ধি, লোম গজানো এবং ডিমের উৎপাদন ভালো হয়। তাছাড়া অপ্রাকৃতিক পরিবেশ ডিম উৎপাদনে ক্ষতি করে। হাঁস সাধারণত ৭০% আর্দ্রতা সহা করতে পারে। শতকরা ৩০% কমে পাখনা ঝরে যায়। ঘরের আর্দ্রতা ৭০% এর উর্ধ্বে হলে ককসিডিয়া ও কৃমির উৎপাত বাড়ে এবং ইসকে অস্থির অবস্থায় দেখা যায়। প্রতিকারের একমাত্র উপায় ঘরের লিটার শুকনা রাখা এবং বায়ু চলাচলে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা। আলো (কৃত্রিম কৃত্রিম আলো সাধারণত হাঁস-মুরগির দৈহিক বৃদ্ধি, রতিক্রিয়া এবং ডিম উৎপাদনে সহায়তা করে। হাঁসের বাচ্চার অন্তত ৬ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত রাতে আলোর ব্যবস্থা রাখা বাঞ্ছনীয়। এতে খাদ্য বেশি খাবে এবং দৈহিক ওজন বৃদ্ধি পাবে। ডিম দেয়া হাঁসের জন্য ১৪-১৬ ঘণ্টা আলো সরবরাহ উত্তম। এই অতিরিক্ত সময় কৃত্রিম আলো সকাল অথবা বিকালে যোগ করে অথবা উভয় সময় ভাগ করে দিলেই চলবে। ৩০০ বর্গফুট জায়গার জন্য ১টি ৬০ ওয়াট বাল্ব যথেষ্ট। ব্রয়লার হাঁস ও মুরগির জন্য সারা রাত্রি আলোর ব্যবস্থা রাখতে হবে। মেঝে এবং মেঝের পরিমাপ মেঝে স্যাঁতসেঁতে না হয় এবং ইঁদুর প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ৭-৮ সপ্তাহ পর্যন্ত বাচ্চার জন্য তারের জালের মেঝে এবং বয়স্ক হাঁসের জন্য পাকা মেঝে বাঞ্ছনীয়। মেঝের পরিমাপ বাচ্চা ও বয়স্ক হাঁস পালন অধ্যায়ে দ্রষ্টব্য। বাতাস চলাচল ব্যবস্থা (ভেনটিলেশন দেয়ালের শতকরা ৪০ ভাগ হিসেবে ঘরের লম্বালম্বি বেড়ার তারের জালের ব্যবস্থা বা বাঁশের সাহায্যে ছিদ্র ওয়ালা বেড়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে। লিটার (বিছানা আর্দ্রতা শোষণ করতে পারে এমন বস্তু লিটার হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। ধানের খড় বা গমের টুকরা, ধানের তুষ, কাঠের গুঁড়া ইত্যাদি লিটার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। লিটার সবসময় শুকনা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। ধানের তুষ বা কাঠের গুঁড়া ব্যবহার করলে উঁচু লিটার (৩”- ৪) ব্যবহার না করে পাতলা লিটার (১-২) ব্যবহার করতে হবে। প্রতি বছর বিভিন্ন রোগে বহু মোরগ-মুরগি মারা যায়। এ সকল রোগের মধ্যে প্রধান হচ্ছে রানিক্ষেত, মুরগির বসন্ত, মুরগির কলেরা, গামবোরো, ইনফেকসাস ব্রংকাইটিস, রক্ত আমাশয় বা ককসিডিওসিস ইত্যাদি প্রধান। রানিক্ষেত রোগের জীবাণু একপ্রকার ভাইরাস। সাধারণত সকল ব্যাসের ও সকল জাতের মোরগ-মুরগিই রানিক্ষেত রোগ দ্বারা আক্রান্ত হয়। মোরগ-মুরগি ছাড়াও কবুতর, দোয়েল, কোয়েল, কাক, পেঁচা, ঘুঘু, চড়ুই, শালিক, ময়ূর, কাকড়ুয়া, টিয়া, ময়না ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার পাখি এই রোগ জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। হাঁস (পাতি হাঁস) বা রাজ হাঁসের সচরাচর এই রোগ দেখা যায় না। রানিক্ষেত রোগের লক্ষণগুলোর মাঝে চুনা বা সবুজ রং এর রক্তাক্ত কিংবা তরল পায়খানাই প্রধান। রোগাক্রান্তপাখির শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুততর হয়, বাচ্চা মোরগ-মুরগি হা করে শ্বাস নেয় মাঝে মাঝে আক্রান্ত মোরগ-মুরগি ঘাড় বাঁকা হয়ে যায় তাছাড়া আক্রান্তপাখির পাখা ছেড়ে দিয়ে ঝিমাতে থাকে, খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলে খাওয়াদাওয়া ও ডিম পাড়া বন্ধ করে দেয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগাক্রান্ত হওয়ার এক সপ্তাহের মাঝেই মৃত্যু ঘটে থাকে। আবার কোনো কোনো সময় রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার আগেই হঠাৎ মৃত্যু ঘটে। মুরগরি বসন্ত রোগের জীবাণু একপ্রকার ভাইরাস। অনেক সময় রোগের লক্ষণ ও বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে মুরগির বসন্ত রোগকে কন্টাজিয়াস ইপিথেলিওমা ও এভিয়ান ডিপথেরিয়া বলা হয়। সাধারণত মোরগ-মুরগি, কবুতর এই রোগজীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়। এ ছাড়াও চড়ুই, ময়ূর, টিয়া ও অন্যান্য পোষা পাখি মাঝে মাঝে এই রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। যে কোনো বয়সের মোরগ-মুরগিই বসন্ত রোগ যারা আক্রান্ত হতে পারে। বসন্ত রোগে মোরগ-মুরগির একমাত্র পালক বিহীন স্থানে লক্ষণ প্রকাশ পায়। বিশেষত এই রোগের মাথায় বিভিন্ন জায়গায় যেমন- কুটি, লতি, মুখের কোণায়, চোখের পাতায় এবং মাঝে মাঝে পায়ে ছোট ছোট আঁচিলের মতো গুটি দেখা যায়। গুটি হওয়ার আগে প্রথমে লাল হয় এবং রস জমা হয়। পরে কালকাল গুটি তৈরি হয়। মাথার বিভিন্ন জায়গায় এই ধরনের গুটিই মুরগির বসন্ত রোগ নির্ণয়ের জন্য যথেষ্ট। এই রোগে মোরগ-মুরগি খাওয়া থেকে বিরত হয়ে যায়। ডিম পাড়া কমে যায়। এই রোগে বয়স্ক মোরগ-মুরগির মৃত্যুর হার কম। বাচ্চা মোরগ-মুরগির মৃত্যুর হার সাধারণত কিছুটা বেশি। ৩-৪ সপ্তাহ অসুখে ভোগার পর আপনা থেকেই বড় মোরগ-মুরগি ভালো হয়ে উঠে। এক প্রকার ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা মুরগির কলেরা হয়ে থাকে এই ব্যাকটেরিয়া মুরগির দেহে প্রবেশ করে রক্তের সাথে মিশে এক প্রকার বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হয় এবং রক্ত চলাচলের সাথে মিশে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। সকল বয়সের মোরগ-মুরগির এ রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। আক্রান্ত মুরগির মল দ্বারা মুরগির খাদ্য ও পানি দূষিত হয় এবং রোগ ছড়িয়ে পড়ে। বন্য পাখি, কুকুর, বিড়াল, ইত্যাদি প্রাণির দ্বারাও এ রোগ এক জায়গা থেকে অন্য যায়গায় বিস্তার লাভ করে। বাজার থেকে রোগাক্রান্ত মোরগ-মুরগি কিনে আনলেও এ রোগ হয়ে থাকে। এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর মোরগ-মুরগি খেতে চায়না, পালকগুলো খসখসে হয়ে যায়, চেহারায় অবসন্ন নেমে আসে ও রক্তশূন্য মনে হয়ে। মোরগ-মুরগির পিপাসাও বেড়ে যায়। পায়খানার রং সবুজ এবং সাদা ও ফেনাযুক্ত মনে হয়। চলাফেরা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এক জায়গায় দাঁড়িয়ে ঝিমাতে থাকে এবং অল্প সময়ের মধ্যে মারা যায়। এ রোগ ইমেরিয়া নামক এক প্রকার পরজীবি দ্বারা হয়ে থাকে। মোরগ- মুরগির অস্ত্রের মধ্যে এই রোগ বিস্তার লাভ করে এবং হজম করার শক্তি ধীরে ধীরে নষ্ট করে দেয়। এই রোগ মোরগ-মুরগির মলের সাহায্যে বিস্তার লাভ করে। এই রোগের পরজীবি মুরগির অস্ত্রে প্রচুর ডিম দিয়ে থাকে। এক চা চামচ মলে প্রায় ৭০ লক্ষ ডিম থাকতে পারে। রোগাক্রান্ত মুরগির মল ভেজা মাটিতে পড়লে এ রোগের ডিম দীর্ঘ সময় জীবন্ত থাকে ও কোনো রকমে অন্য কোনো সুস্থ মুরগির পেটে খাবারের সাথে প্রবেশ করতে পারলে পুণরায় রোগ বিস্তার শুরু করতে পারে। এ রোগে আক্রান্ত হলে মোরগ-মুরগি ঝিমাতে থাকে। চোখ বন্ধ করে রাখে ও গায়ের পালক ঝুলে পড়ে। পায়খানার সাথে রক্ত মিশানো আম পড়তে থাকে। খাবার খেতে চায় না। কারণ, খাদ্য হজম না হওয়ায় খাদ্য থলি পূর্ণ থাকে। এই রোগের জীবাণু এক প্রকার ভাইরাস। এই রোগ সংক্রামক ও মারাত্মক ছোঁয়াছে প্রকৃতির। সাধারণত শ্বাস যন্ত্রই এই রোগে আক্রান্ত হয়। রোগের কারণ ও বিস্তারের মাধ্যম নানা কারণে হাঁস-মুরগির রোগ হতে পারে। হাঁস-মুরগির রোগের কিছু সাধারণ কারণসমূহ নিম্নোরূপ: * সীমাবদ্ধ স্থানে নির্ধারিত সংখ্যার চেয়ে অতিরিক্ত হাঁস-মুরগির অবস্থান। * অস্বাস্থ্যকর বাসস্থান বা পরিবেশ। * রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু, পরজীবী, ছত্রাক ইত্যাদির আবির্ভাব। * রোগজীবাণুর বিষয়ে খামারীর অসতর্কতা, অজ্ঞতা ও অনভিজ্ঞতা। * দূষিত ও ভেজাল খাদ্য। অসুস্থ হাঁস-মুরগির মল, কফ, সর্দি, ক্ষত হতে বের হতে হওয়া রক্ত ও পুঁজ ইত্যাদির মাধ্যমে সুস্থ দেহে রোগ বিস্তার লাভ করে। পানি কৃমির ডিম অসুস্থ হাঁস-মুরগির শরীর থেকে ছড়িয়ে পড়া পালক, ময়লা বিভিন্ন প্রকার জীবাণু অনুজীবাণু ইত্যাদি দ্বারা দূষিত পানির মাধ্যমে রোগ বিস্তার লাভ করে। বাতাস দূষিত বাতাসের মাধ্যমে অণুজীবাণু ও শ্বাসযন্ত্রে রোগ জীবাণু বিস্তার লাভ করে। মাটি অনেক রোগ অনুজীবি ও কৃমির ডিম ভেজা মাটির মধ্যে অনেক কাল পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। পরিচর্যাকারী দূষিত মাটি মাড়িয়ে ঘরে ঢুকলে পায়ে পায়ে ঐ জীবাণু মুরগির ঘরে বিস্তার লাভ করতে পারে। সংস্পর্শ রোগাক্রান্ত হাঁস-মুরগি বা মুরগি পালকের সংস্পর্শে থেকে সংক্রামক রোগের জীবাণু সংক্রমিত হয়। হ্যাচারিতে অসুস্থ মুরগির ডিম থেকেও এ সমস্ত রোগ বিস্তার লাভ করতে পারে। বাহক অনেক সময় সুস্থ হাঁস-মুরগি নিজে অসুস্থ না হয়ে রোগের বাহক হিসেবে কাজ করে। মানুষ বা অন্য কোনো প্রাণি, খামারের সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি রোগের বাহক হিসেবে কাজ করতে পারে। এজন্য খামারে হাঁস-মুরগির চিকিৎসার চেয়ে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উত্তম। মনে রাখা উচিত অসুস্থ হাস-মুরগি চিকিৎসার পর পূর্বের মতো উৎপাদনশীল থাকে না। নিম্নে বর্ণিত বিষয়গুলো বিবেচনা করলে খামারে সঠিকভাবে রোগ জীবাণু প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। * প্রতিপালন পদ্ধতি ও উপযোগিতানুসারে হাঁস-মুরগির ঘর/শেড নির্মাণ করতে হবে। * বয়স ও উপযোগিতা অনুসারে নির্ধারিত নিয়মে খাদ্যের ব্যবস্থা থাকতে হবে। * বয়স, উপযোগিতা এবং সংখ্যানুপাতে ঘরে থাকার স্থান দিতে হবে। * বয়স, উপযোগিতা ও হাঁস-মুরগির সংখ্যানুপাতে খাদ্যের পাত্র, পানির পাত্র, ডিম পাড়ার স্থান দিতে হবে। * ঘরে পর্যাপ্ত আলো বাতাস চলচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে। * পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। * ঘরে বা পাখির দেহে উকুনের উপদ্রব বন্ধ করতে হবে। * লিটার প্রথায় হাঁস-মুরগি পালন করলে লিটারের পরিচর্যা করতে হবে। * খাদ্য ও পানি দেয়ার সময় হাঁস-মুরগি আচরণ কিছুক্ষণ লক্ষ্য করতে হবে। * পরিচর্যাকারী স্বাস্থ্যপ্রদ ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন অবস্থায় ঘরে প্রবেশ করতে হবে। * মুরগির ধকল বা পীড়ন সৃষ্টি হয় এমন ব্যবস্থা বা পরিবেশ কখনও তৈরি করা যাবে না। * খামারে পরস্পর শেডের মধ্যে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে শেড নির্মাণ করতে হবে। * বছরে অন্তত ১ বার এবং নতুন পালের হাঁস-মুরগি পরিবর্তনের সময় সমস্ত ঘর, ঘরের সরঞ্জাম যন্ত্রপাতি ইত্যাদি পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত করা আবশ্যক। * ঘরে ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা পর্যাপ্ত রাখা আবশ্যক। * খামারের অঙ্গিনার মধ্যে পোষা বা বণ্য পশুপাখি এবং বহিরাগতদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। * বিভিন্ন জাত, বয়স ও উপযোগিতা অনুসারে হাঁস-মুরগি সম্পূর্ণ আলাদা ব্যবস্থায় প্রতিপালন করতে হবে। * মৃত হাঁস-মুরগি যথাযথ ব্যবস্থায় সৎকার করার ব্যবস্থা থাকতে হবে। * বাচ্চা এবং বাড়ন্ত বাচ্চা সংগ্রহ করার সময় পরিচিত, বিশ্বস্ত এবং রোগমুক্ত হ্যাচারি বা খামার হতে ক্রয় করতে হবে। * হ্যাচারি উপজাতসমূহ অপসারণ করার প্রক্রিয়া স্বাস্থ্যসম্মতভাবে করতে হবে। * হাঁস-মুরগির পায়খানা এবং লিটার অপসারণ করার প্রক্রিয়া স্বাস্থ্যসম্মতভাবে করতে হবে। * খামারের কার্যক্রম ও ব্যবস্থাপনা অবলোকন, পরিদর্শন, অনুসরণ, পরীক্ষা ও মূল্যায়ন করার পদ্ধতিগুলো যথাযথভাবে পালন করতে হবে। * খাদ্যের পুষ্টিমান যথাযথ থাকতে হবে। * খাদ্যের উৎস ও প্রস্তুত পদ্ধতি স্বাস্থ্যসম্মত হওয়া প্রয়োজন। * পানির উৎস স্বাস্থ্যসম্মত হওয়া প্রয়োজন। ব্রয়লার মুরগির জন্য মারেক্স, গামবোরো ও রানিক্ষেত রোগের ভ্যাক্সিন ব্যবহার করতে হয়। এলাকায় অন্যান্য রোগের প্রাদুর্ভাব না থাকলে ভ্যাকসিন ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। এ বিষয়ে স্থানীয় পশুসম্পদ অফিসে যোগাযোগ করা বাঞ্ছনীয়। | ১ দিন মারেক্স রোগ মারেক্স ভ্যাকসিন চামড়ার নিচে ইনজেকশন | ১০-১৪ দিন গামবোরা রোগ গামবোরা ভ্যাকসিন এক চোখে ফোঁটা | ২১-২৪ দিন রানিক্ষেত রোগ বি.সি.আর.ডি.ভি দুই চোখে ফোঁটা | ২৪-২৮ দিন গামবোরা রোগ গামবোরা ভ্যাকসিন এক চোখে ফোঁটা | ৩৫ দিন মুরগির বসন্ত ফাউল পক্স ভ্যাকসিন চামড়ার নিচে সুচ ফুঁটিয়ে | ৬০ দিন রানিক্ষেত রোগ বি.সি.আর.ডি.ভি চামড়ার নিচে/মাংসে ইনজেকশন | ৮০-৮৫ দিন কলেরা ফাউলকলেরা ভ্যাকসিন চামড়ার নিচে/মাংসে ইনজেকশন | ১১০-১১৫ দিন কলেরা চামড়ার নিচে/মাংসে ইনজেকশন চামড়ার নিচে/মাংসে ইনজেকশন * টিকাবীজ সঠিকভাবে সংরক্ষিত না থাকলে * ব্যবহারের সময় মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে। * প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের নির্দেশাবলী সঠিকভাবে পালন না করা হলে। * ব্যবহৃত পানি পরিশুদ্ধ না হলে। * ভ্যাকসিনগুলানোর জন্য নির্দিষ্ট ডাইলুয়েন্ট ব্যবহার না করলে। * নির্দিষ্ট স্ট্রেইন এর টিকাবীজ ব্যবহার না করলে। * গামবোরো রোগে অথবা মাইকো প্লাজামা রোগে আক্রান্ত হলে। হাঁস-মুরগির খামার স্থাপনের মুখ্য উদ্দেশ্য আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া ও মূল্যবান আমিষ খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করা। এ উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য খামার ব্যবস্থাপনার প্রধানতম অংশ খাদ্য ও পুষ্টি সরবরাহ করা। খামার পরিচালনার জন্য মোট খরচের সিংহভাগ শুধু খাদ্যের জন্য খরচ হয়। এই খরচের শতকরা ৭০ ভাগের অতিরিক্ত হলে খামারে লোকসানের হার বৃদ্ধি পায়। তাই খামার ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা কালে খাদ্য খরচ শতকরা ৬০ হতে ৭০ ভাগের মধ্যে সীমিত রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। হাঁস-মুরগির খাদ্য ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা অর্জন লাভজনকভাবে খামার পরিচালনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্য এমন এক বস্তু যার অভাবে হাঁস-মুরগি সহ কোনো প্রাণি বাঁচতে পারে না। খাদ্যের বিভিন্ন পুষ্টি উপদানের সাহায্যে প্রাণিদেহ ও দেহের সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠিত হয়। প্রতিদিনের খাদ্য গ্রহণ দেহকে যেমন সবল রাখে তেমনি দেহকোষ গঠন ও নবায়ন করে। খাদ্য মাংস ও ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। খাদ্যের পুষ্টি উপাদান বিভিন্ন প্রকার রোগের আক্রমণ থেকে হাঁস-মুরগিকে রক্ষা করে । সুষম খাদ্য মুরগির জাত, বয়স ও উপযোগিতানুসারে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি খাদ্যকে সুষম খাদ্য বলে। সম্পূর্ন খাদ্য সুষম খাদ্যকে সম্পূর্ণ করার জন্য খাদ্যের সাথে বিভিন্ন প্রকার ঔষধ, এনজাইম, এমাইনো এসিড খনিজ ও রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করে খাদ্যের গুণগত মান সংরক্ষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি, সুস্বাদু ও খাদ্য রূপান্তর হার বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা হয়। বাচ্চার রেশন ১ দিন হতে ৬ সপ্তাহ বয়সের বাচ্চার খাদ্য। গ্রোয়ার রেশন ৭ সপ্তাহ হতে ২০ সপ্তাহ বয়সের বাচ্চার খাদ্য। লেয়ার রেশন ২১ সপ্তাহের উর্দ্ধে। ! উপকরণের নাম (শতকরা হিসাবে বাচ্চার রেশন গ্রোয়ার রেশন লেয়ার রেশন | সুষম খাদ্য (মোট ১০০ কেজি ১০০ কেজি ১০০ কেজি ! উপকরণ পরিমাণ (কেজি শক্তি (ক্যালরি/কেজি আমিষ % ! উপকরণ পরিমাণ (কেজি শক্তি (ক্যালরি/কেজি আমিষ % আমিষ, ভিটামিন ও খনিজ লবণের পরিমাণ | শতকরা হার ০-৬ সপ্তাহ ৭-১২ সপ্তাহ ১৩-১৬ সপ্তাহ ১৭-২০ সপ্তাহ ২১-৪০ সপ্তাহ ৪১-৬০ সপ্তাহ ৬১ সপ্তাহের উর্ধ্বে ০-২১ দিন ২২ দিনের উর্ধ্বে হাঁস-মুরগির বাচ্চা সঠিকভাবে উৎপাদন করা হাঁস-মুরগি পালনের অন্যতম ধাপ। সুস্থ বাচ্চা উৎপাদন করতে পারলে হাঁস-মুরগি বড় হয়ে ভালো ডিম ও মাংস দেয়। অন্যথায় হাঁস-মুরগি নানা অসুখে আক্রান্ত হয়ে মারা যেতে পারে। বাচ্চা উৎপাদন করার জন্য তুষ পদ্ধতি থেকে শুরু করে হ্যাচারে বাচ্চা উৎপাদন পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে বাচ্চার সংখ্যা, জাত ইত্যাদি মাথায় রেখে সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে যেন সর্বোচ্চ লাভ করা সম্ভব হয়। গ্রামীণ পরিবেশে অল্প খরচে অধিক কার্যকরভাবে ডিম ফুটানোর জন্য তুষ পদ্ধতি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। সর্ব প্রথম চিন দেশে এই পদ্ধতির প্রচলন হয়। বর্তমানে ভারত, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিশ্বেও অনেক দেশে এই পদ্ধতিতে হাঁস-মুরগির ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদন করা হচ্ছে। দুঃস্থ ও বেকার মহিলাদের কর্মসংস্থানের জন্য এই পদ্ধতির প্রচলন করা যায়, একজন মহিলাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা যায়। ফুটানো ডিম নিজে উৎপাদন করে কিংবা কন্ট্রাক্ট উৎপাদনকারীর কাছ থেকে ডিম সংগ্রহ করা যেতে পারে। সংগ্রহকৃত ডিমগুলি বাছাই করে ভালো গুণগতমানের ডিম ফুটানোর জন্য নির্বাচন করতে হয়। খুব সহজে এবং কম খরচে এই ডিম ফুটানোর যন্ত্র তৈরি করা যায়। এই যন্ত্রের ২ টি অংশ থাকে- ১) ডিম বসানোর অংশ বা সেটার এবং ২) বাচ্চা ফুটানোর অংশ বা হ্যাচার বেড। ডিম বসানোর অংশ বা সেটার কাঠের বাতার সাথে হার্ডবোর্ড অথবা বাঁশের চাটাই দ্বারা ২ ফুট x ২ ফুট এবং ৩ ফুট খাড়া চার কোণা বাক্স তৈরি করতে হবে। বাক্সের উপর দিক খোলা থাকবে বাঁশের চাটাই দিয়ে ১৪ ইঞ্চি চওড়া (ব্যাস) ও ৩০ ইঞ্চি খাড়া গোল ডোল তৈরি করতে হবে। ডোলের উপড় ও নিচে খোলা থাকবে। বাক্সের ভেতর তলাতে ৬ ইঞ্চি পরিমাণ তুষ বিছাতে হবে। বাক্সের ভিতরে তুষের উপর ডোল বসাতে হবে। ডোল ও বাক্সের মাঝে খালি জায়গা তুষ দিয়ে ভরতে হবে। ডোলের চারদিকে ও তলাতে ৬ ইঞ্চি তুষ থাকবে। বাক্সের মধ্যে দুই বা তার চেয়ে বেশি ডোল বসানোর জন্য বাক্সের আকার বড় করতে হবে। ২ ফুট প্রশস্ত, ৪ ফুট লম্বা ও ৩ ফুট খাড়া বাক্স ২ টি ডোলা বসানো যাবে। ৪ ফুট প্রশস্ত, ৪ ফুট লম্বা ও ৩ ফুট খাড়া বাক্সে ৪টি ডোল বসানো যাবে। ৪ ফুট প্রশস্ত,৬ ফুট লম্বা ও ৩ ফুট খাড়া বাক্স ৬ টি ডোল বসানো যাবে। প্রতিটি ডোলের মধ্যে ৪০০-৫০০টি ডিম বসানো যাবে। ডোলের আকার বড় করলে সেই অনুপাতে বাক্সের আকার বড় করতে হবে। বাচ্চা ফুটানোর অংশ বা হ্যাচার বেড ডিম বসানোর অংশ হতে ১৮ দিন পর ডিম বের করে হ্যাচার বেডের উপর বসাতে হয়। এখানে ডিম থেকে বাচ্চা ফুটে বের হয়। একহাজার ডিম বসানোর জন্য ৪২ ইঞ্চি লম্বা ও ২৪ ইঞ্চি চওড়া বিছানা প্রয়োজন হয়। হার্ড বোর্ডের চারদিকে কাঠের বাতা দিয়ে এই বিছানা তৈরি করা যায়। বাচ্চা পড়ে যাওয়া ঠেকানোর জন্যে বিছানার বারদিকে কাঠের তক্তা দিয়ে ৬ ইঞ্চি বেড়া তৈরি করতে হয়। বিছানার উপরে ২/৩ ইঞ্চি পুরু করে তুষ বিছাতে হয়। কাঠের বা বাঁশের খুঁটির সাহায্যে এই বিছানা বহুতলা করা যায়। * ঘরের চাল খড়, টিন অথবা বাঁশের তরজা ও পলিথিন দিয়ে করা যায়। * ঘরের মেঝেতে তুষ বিছিয়ে দিলে ঘর গরম থাকবে ও মেঝের উপরে অতিরিক্ত ভেজা ভাব দূর হবে। * ৮ ফুট চওড়া ও ১২ ফুট লম্বা ঘরে ৪ ফুট x ৬ ফুট বাক্স ও ৪ ২ ইঞ্চি লম্বা x ২৪ ইঞ্চি চওড়া বিছানা রাখা যাবে। ডিম বসানো ও গরম করার নিয়ম * লাইলনের তৈরি রঙিন মশারীর কাপড় দিয়ে ১০০-১২৫টি ডিমের এক একটি পোটলা তৈরি করতে হবে। মুরগির ডিম বেশি ভংগুর এজন্য ৪০-৫০ টি ডিম দিয়ে ছোট পোটলা করা ভালো। * পোটলার মধ্যে ডিমগুলো ঢিলা করে বাঁধতে হবে। * ডিমের পোটলাগুলোর রোদে ৩/৪ ঘন্টা গরম করতে হবে। * ডোলের আকারে গোল ২/৩ ইঞ্চি মোটা তুষ দিয়ে চটের পোঠলা তৈরি করতে হবে। * প্রতিডোলে ৪০০-৫০০ ডিম বসানো যায়। শীতের দিনে সকালে ও বিকালে ২ বার এবং গরমের দিনে ১ বার তুষের পোটলা গরম করতে হয়। রোদ না থাকলে চুলার উপরে লোহার কড়াই বসিয়ে তার মধ্যে তুষের পোটলা গরম করতে হয়। * হিটার বা কেরোসিনের চুলার উপরে বাঁশের ডোল দিয়েও উপরিভাগে বাঁশের চালনির উপর ডিম ও পোটলা গরম করা যায়। একই ডোলে বিভিন্ন সপ্তাহে বসানো ডিমের পোটলা থাকলে ডিমের ভেতরের তাপে পরে বসানো ডিম গরম হয়। * ডোলের ভেতর প্রথমে গরম তুষের পোটলা তার উপড় ডিমের পোটলা তারপর পুনরায় তুষের পোটলা এমনিভাবে ডিমের পোটলা ও তুষের পোটলা বসাতে হবে। * প্রতিদিন পোটলা বের করে ২ বা ৩ বার ডিমের পার্শ্ব পরিবর্তন করতে হবে। * ডিমের তাপ পরীক্ষার জন্য চোখের উপরে ধরলে তাপ অনুভব করা যাবে। * ৭ দিন ১৪ দিন এবং ১৮ দিনে ডিমের মধ্যে ভ্রূণের অবস্থা আলোর সাহায্যে পরীক্ষা করতে হবে। অনুর্বর ডিম ও মৃত ভ্রূণযুক্ত ডিম বাছাই করে ফেলতে হবে। বাচ্চা ফুটানোর বিছানায় ডিম বসানো * ১৮ দিনে ডোলের মধ্য থেকে ডিম বের করে ডিম ফুটানোর বিছানায় ডিম বসাতে হবে। * ঘরের তাপমাত্রা থাকবে ৮৫ ডিগ্রি ফা. এবং হ্যাচারে বা বিছানায় ৯০-৯৫ ডিগ্রি ফা.। ঘরে ১০০ ওয়ার্টের ৩-৪ টা বাতি জ্বালানো হলে এই তাপ তৈরি হবে। * তাপমাত্রা ৯৫ ডিগ্রি ফা. এর বেশি হলে জানালা দরজা খুলে পাখার বাতাস দিতে হবে। * আর্দ্রতা কমে গেলে সামান্য গরম পানি ডিমের উপর স্প্রে করতে হবে। * ২১ দিনে মুরগির ডিম এবং ২৮ দিনে হাঁসের ডিম ফুটে বিছানার মধ্যে বাচ্চা বের হবে। * বাচ্চা ফুটার ৩ দিন পূর্বে বিছানার উপরে রাখা ডিম আর পুরানো যাবে না। ১ম থেকে শেষ দিন পর্যন্ত দৈনন্দিন কার্যাদি দৈনন্দিন কার্যক্রম মধ্যে ডিমগুলি প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা পর পর নাড়াচাড়া করা। ডিমের তাপমাত্রা যেন ১০০ ডিগ্রি ফা. বজায় থাকে। সে লক্ষ্যে চুলায় গরম করা তুষ, বা ছাই দ্বারা ডিমগুলিকে গরম করতে হবে। উপরের পুটলি নিচে এবং নিচের পুঁটলি উপরে পালটে দিতে। আর্দ্রতা কম থাকলে অর্থাৎ ৭০% এর নিচে হলে দিনে যতবার ডিম ওলটপালট করা হবে ততবার কুসুম গরম পানিতে নরম কাপড় ভিজিয়ে ডিম মুছে দিতে হবে। এভাবে হ্যাচিং বিছানায় নেয়া পর্যন্ত করতে হবে। হ্যাচিং বিছানায় নেয়ার পর ডিম নাড়া চাড়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। হ্যাচিং বিছানায় তাপমাত্রা ৯৯ ডিগ্রি ফা. এবং আর্দ্রতা ৯০ রাখতে হবে। আর্দ্রতা ঠিক রাখার জন্য ডিমের উপর কুসুম গরম পানি প্রয়োজন বোধে স্প্রে করে দিতে হবে। লাভজনকভাবে দেশি মুরগি পালন কৌশল আয় বৃদ্ধি ও পারিবারিক পুষ্টির নিশ্চয়তা বিধানে দেশি মুরগি প্রতিপালন বিশেষ অবদান রাখতে পারে। আমরা সবাই বলে থাকি দেশি মুরগির উৎপাদন কম। কিন্তু বিভিন্ন পর্যায়ে বিশেষ লক্ষ্য এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করে দেশি মুরগির উৎপাদন দ্বিগুণের ও বেশি পাওয়া সম্ভব। দেশি মুরগি থেকে লাভ জনক উৎপাদন পওয়ায় বিভিন্ন কৌশল এখানে বর্ননা করা হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে দেশি মুরগির ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করে বাজারে বিক্রিয় করার চেয়ে ডিম ফুটিয়ে বাচ্চা তৈরি করে ৮-১২ সপ্তাহ বয়সে বিক্রি করলে লাভ বেশি হয়। এক সংগে ১০-১২ টি মুরগি নিয়ে পালন শুরু করতে হবে। তবে কখনও ১৫-১৬ টির বেশি নেয়া ঠিক না। তাতে অনেক অসুবিধাই হয়। শুরুতে মুরগি গুলোকে ক্রিমি নাশক ঔষধ খাওয়ানোর পরে রানীক্ষেত রোগের টীকা দিতে হবে। মুরগির গায়ে উকুন থাকলে তাও মেরে নিতে হবে। প্রতিটি মুরগিকে দিনে ৫০-৬০ গ্রাম হারে সুষম খাদ্য দিতে হবে। আজকাল বাজারে লেয়ার মুরগির সুষম খাদ্য পাওয়া যায়। তা ছাড়া আধা আবদ্ধ এ পদ্ধতিতে পালন করলে লাভ বেশি হয়। মুরগির সাথে অবশ্যই একটি বড় আকারের মোরগ থাকতে হবে। তা না হলে ডিম ফুটানো যাবে না। ডিম পাড়া শেষ হলে মুরগি ওমে আসবে। তখন ডিম দিয়ে বাচ্চা ফুটানোর ব্যবস্থা নিতে হয়। এক সঙ্গে একটি মুরগির নিচে ১২-১৪ টি ডিম বসানো যাবে। খামারের আদলে বাঁশ, কাঠ, খড়, বিচলী, তাল, নারকেল সুপারি পাতা দিয়ে যত কম খরচে স্থানান্তর যোগ্য ঘর তৈরি করা সম্ভব তা করা যায়। ঘর তৈরির সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন সঠিক মাপের হয় এবং পর্যাপ্ত আলো বাতাস চলাচল করতে পারে। বানানোর পর ঘরটিকে বাড়ির সবচেয়ে নিরিবিলি স্থানে রাখতে হবে। মাটির উপর ইট দিয়ে তার উপর বসাতে হবে। তাহলে ঘর বেশি দিন টিকবে। ফুটানোর ডিম সংগ্রহ ও সংরক্ষণ আরেকটি প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ডিম পাড়ার পর ডিম সংগ্রহের সময় পেন্সিল দিয়ে ডিমের গায়ে তারিখ লিখে ঠাণ্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করতে হবে। ডিম পাড়া শেষ হলেই মুরগি কুঁচে হয়ে হবে। গরম কালে ৫-৬ দিন বয়সের ডিম এবং শীতকালে ১০-১২ দিন বয়সের ডিম ফুটানোর জন্য নির্বাচন করতে হবে। ওমে বসানো মুরগির পরিচর্যা করতে হবে। মুরগির সামনে পাত্রে সবসময় খাবার ও পানি দিয়ে রাখতে হবে যাতে সে ইচ্ছে করলেই খেতে পারে। তাহলে মুরগির ওজন হ্রাস পাবে না এতে বাচ্চা তোলার পর আবার তাড়াতাড়ি ডিম পাড়া আরম্ভ করবে। * ডিম বসানোর ৭-৮ দিন পর আলোতে রাতের বেলা ডিম পরীক্ষা করলে বাচ্চা হয় নি এমন ডিমগুলো চেনা যাবে এবং বের করে অনতে হবে। বাচ্চা হওয়া ডিমগুলো সুন্দর করে সাজিয়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন মুরগি বিরক্ত না হয়। * প্রতিটি ডিমের গায়ে সমভাবে তাপ লাগার জন্য দিনে কম পক্ষে ৫-৬ বার ওলট পালট করে দিতে হবে। * বাতাসের আর্দ্রতা কম হলে বিশেষ করে খুব গরম ও শীতের সময় ডিম ওমে বসানোর ১৮-২০ দিন পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে হাতের আঙুল ভিজিয়ে পানি স্প্রে করে দিতে হবে। * ফোঁটার পর ৫-৬ ঘন্টা পর্যন্ত মাকে দিয়ে বাচ্চাকে ওম দিতে হবে। তাতে বাচ্চা শুকিয়ে ঝরঝরে হবে। বাচ্চা ফোটার পর বাচ্চার পরিচর্যা ও ডিম পাড়া মুরগির পরিচর্যা ক্রিপ ফিডিং পদ্ধতিতে বাচ্চা পালন করলে মুরগিকে বাচ্চা পালনে বেশি সময় ব্যয় করতে হয় না। ফলে ডিম পাড়ার জন্য মুরগি বেশি সময় দিতে পারে। এই পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটার সংখ্যা বেশি হয়। দেখা গেছে বাচ্চার মৃত্যুহারও অনেক কম থাকে। মোট কথা অনেক দিক দিয়েই লাভবান হওয়া যায়। এই পদ্ধতি বর্তমানে অনেকে ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছেন। অল্প বয়সে পালক না হওয়ায় বা ছোট থাকায় শরীর আবৃত হয় না। এ জন্য শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য কৃত্রিম তাপের প্রয়োজন হয়। এ অবস্থায় কৃত্রিমভাবে তাপ দেয়াকে ব্রুডডিং বলা হয়। ব্রুডডিং দুই ভাবে করা যায়। প্রাকৃতিক ব্রুডডিং কুঁচে মুরগির সাহায্যে প্রাকৃতিক ব্রুডডিং করা হয়। কৃত্রিম ব্রুডডিং বৈদ্যুতিক, গ্যাস, কেরোসিন ও অন্যান্য তাপের উৎসের মাধ্যমে ব্রুডডিং করাকে কৃত্রিম ব্রুডডিং বলা হয়। খামারের লেয়ার বাচ্চা পালন করার জন্য তিন প্রকার ঘরের ব্যবহার করা হয়। যেমন- ক) ব্রুডার হাউজ, খ) ব্রুডার-কাম-গ্রোয়ার হাউজ, গ) ব্রুডার-কাম- লেয়ার হাউজ। স্বতন্ত্র ব্রুডার ঘরের আকার ছোট হওয়াতে তাপ উৎপাদন খরচ কম। এই ঘরে বাচ্চা ব্রুডডিং শেষে বাচ্চাগুলোকে বিক্রি বা গ্রোয়ার হাউজে স্থানান্তর করা হয়। এই সময়ে বাচ্চা স্থানান্তর করলে বাচ্চার ধরুল হয় ও রোগ বিস্তারের সম্ভাবনা বাড়ে। ব্রুডার ঘর কাম গ্রোয়ার হাউজ বর্তমানে এই ঘরের প্রচলন বেশি। ঘরের মধ্যে কিছু স্থান পৃথকভাবে ব্রুডডিংয়ের ব্যবস্থা করা যায় এমন ভাবে তৈরি করা হয়। পরে গ্রোয়িং অবস্থায়ও সেখানেই রাখা হয়। বাচ্চা বড় হওয়ার সাথে সাথে স্থানের প্রয়োজন বেশি হতে থাকলে পর্দা সরিয়ে বাচ্চা থাকার স্থান প্রশস্ত করা হয়। লেয়ার ঘরে স্থানান্তরের পূর্ব পর্যন্ত এ ঘরে পুলেট পালন করা হয়। এই ঘরে বাচ্চা পালন ও বাড়ন্ত বাচ্চা পালন শেষে ডিম পাড়া পর্যন্ত মুরগি পালন করা হয়। খামারের প্রয়োজন ও ঘরের ধারণ ক্ষমতানুসারে প্রতি ব্যাচে বাচ্চা পালন করার জন্য বাচ্চার সংখ্যা নির্ধারণ করতে হয়। বাণিজ্যিক খামারে ব্রুডার-কাম-গ্রোয়ার হাউজে পুলেট প্রতি গড়ে এক বর্গফুট স্থান হিসেবে বাচ্চার সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়। ৪ ফুট ব্যাসের হোভারের নিচে সাদা জাতের বাচ্চা ৫০০ টি, রঙিন জাতের বাচ্চা ৪৭৫ টি এবং ব্রয়লার বাচ্চা ৪৫০ টি ব্রুডডিং করা হয়। এই হিসেবে ঘরে ব্রুডারের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়। ঘরের আয়তন ও বাচ্চার সংখ্যানুসারে ঘরে ব্রুডার স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়। সকল সময় প্রয়োজনের অতিরিক্ত শতকরা ৫টি বাচ্চা বেশি পালন করা হয়। * ব্রুডার ঘর/ব্রুডার-কাম গ্রোয়ার ঘর খালি হওয়ার সাথে সাথে ঘরের সমস্ত সরঞ্জাম, লিটার/এডডিং খাঁচা ইত্যাদি বের করতে হয়। * ঘরের কোনো সংস্কার প্রয়োজন হলে ব্যবস্থা নিতে হয়। * ঘরের মেঝেতে লেগে থাকা ময়লা পানি দিয়ে ভিজিয়ে তুলে ফেলতে হয়। * পরিষ্কার পানি দ্বারা সমস্ত ঘর ধুয়ে ফেলতে হয়। * ভেন্টিলেশন, ফ্যান, লাইট, দরজা জানালা ঝেড়ে মুছে পরিষ্কার করতে হয়। * জীবাণুনাশক ব্যবহৃত পানিতে ব্রাশ ভিজিয়ে ভেন্টিলেশন, ফ্যান, লাইট, দরজা জানালা ঝেড়ে মুছে পরিষ্কার করতে হয়। * ঘরের মেঝেতে আইয়োসান/ফিনাইল/স্যাভলন/ ডেটল ইত্যাদি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হয়। * অথবা অল্প খরচের জন্য ভেজা ঘরে মেঝের উপর প্রতি ১০০ বর্গ ফুট স্থানে এক কেজি কাপড় কাচা সোডা ভালোভাবে ছড়িয়ে ১৫ মিনিট পরে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হয়। * ঘর পরিষ্কার করার সময় ও জীবানুনাশক ব্যবহারের সময় পায়ে গাম বুট, দেহে এপ্রোন ও মুখে মুখোশ ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয়। ঘরে লিটার/খাঁচা ও সরঞ্জামাদি স্থাপন * ঘর জীবাণুমুক্ত হওয়ার পর ভালোভাবে শুকাতে হবে (১০-১৫ দিন)। * শুকনা মেঝের উপর ২ ইঞ্চি পুরু করে লিটার সামগ্রী বিছানোর পর ব্রডার গার্ড, হোভার, হিটার ইত্যাদি পর্যায়ক্রমে স্থাপন করতে হয়। * ব্রুডার গার্ডের এক ফুট ভিতরে ড্রিংকার ও খাদ্য পাত্র স্থাপনের জন্য স্থান রাখতে হয়। * খাঁচায় ব্রুডিং করলে লিটারের পরিবর্তে ব্রুডার খাঁচা স্থাপন করা হয়। * ব্রুডার-কাম-গ্লোয়ার হাউজের উন্মুক্ত স্থান পর্দা দ্বারা ঢেকে দিতে হয়। গরমকালে চটের পর্দা এবং শীত ও বর্ষার সময় প্লাস্টিক পর্দা ব্যবহার করা হয়। * ব্রুডার-কাম-গ্রোয়ার হাউজে বাচ্চা ব্রুডডিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট স্থান প্লাস্টিক পর্দা দ্বারা ঘিরে পৃথক করতে হয় এবং ঘেরা স্থানে ব্রুডার স্থাপন করতে হয়। ঘরে বাচ্চা প্রদানের সময় ঘরের তাপমাত্রা ৭৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট থাকে এবং ব্রুডডিং শেষে ৬৫-৭৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট রাখা হয়। ! rowspan=3 বাচ্চার বয়স (সপ্তাহ colspan=4 লেয়ার বাচ্চা colspan=4 ব্রয়লার বাচ্চা ! ফা সে ফা সে ফা সে ফা সে. ব্রুডার চালু ও পাত্রে পানি প্রদান * বাচ্চা গ্রহণের দিন ব্রুডারে পানির পাত্রে পানি দেয়ার পর এবং বাচ্চা গ্রহণের ৩ ঘন্টা পূর্বে ব্রডার চালু (তাপ উৎপাদন) করতে হয়। বেশি আগে চালু করলে লিটার বেশি শুকিয়ে যায় এবং পরে চালু করলে পানির তাপমাত্রা যথেষ্ট পরিমাণ হয় না। পানির তাপমাত্রা ৬৫ ফা ১৮. সে হওয়া বাঞ্ছনীয়। এই সময় প্রশস্ত খাদ্য পাত্র হিসেবে কাগজ/চিক বাক্সের ঢাকনি/প্লাস্টিক ট্রে হোভারের নিচে স্থাপন করা হয়। * খামারে বাচ্চা পৌঁছানোর সাথে সাথে (পূর্ব থেকে প্রস্তুত) পরিচর্যাকারী বাচ্চার সরবরাহ গ্রহণ করবে এবং দ্রুত ব্রুডারে প্রদান করবে। * সাধারণত সকালের দিকে ব্রুডারে বাচ্চা প্রদান করলে পরিচর্যা ও পর্যবেক্ষণের জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়া যায় এবং সকালে আবহাওয়া ঠাণ্ডা থাকার দরুণ কম ধকল সৃষ্টি হয়। * বাচ্চা গ্রহণের সময় চিক বাক্সের ভিতর মৃত বাচ্চা থাকলে তার সংখ্যা হিসাব করতে হয়। * সম্ভব হলে বাচ্চার প্রাথমিক নমুনা ওজন রাখা যায়। * বাচ্চা সরবরাহ তালিকার সাথে কোনো অমিল থাকলে হিসাবে আনতে হয় এবং বাচ্চা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে অবহিত করতে হয়। ব্রুডারে বাচ্চা প্রদানের পর বাচ্চার আচরণ পরীক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চার আচরণ দেখে অনুমান করতে হয় ঘরে বাচ্চার জন্য অনুকূল তাপমাত্রা আছে কি না। * ব্রুডারে তাপ বেশি হলে বাচ্চা তাপের উৎস হতে দূরে যায় এবং ব্রুডার গার্ডের গা ঘেঁষে জমা হয়। * ব্রুডারে তাপ কম হলে তাপের উৎসের নিচে বেশি তাপের আশায় বাচ্চা ভিড় করে এবং পরস্পর জড়াজড়ি করে গরম হতে চেষ্টা করে। এই অবস্থায় চাপাচাপিতে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে বাচ্চা মারা যায়। * তাপ বাচ্চার অনুকূলে থাকলে বাচ্চা স্বতঃস্ফূর্ত থাকে এবং সুষ্ঠুভাবে খাদ্য খায় ও পানি পান করে। * বাচ্চা স্বতঃস্ফূর্তভাবে চলাচল ও পানি পান না করলে বুঝতে হবে বাচ্চা পরিবহণজনিত ধকলে পীড়িত অথবা অসুস্থ। * হোভার অথবা তাপের উৎস উঁচু-নিচু করে তাপ কম-বেশি করা হয়। ব্রুডারে বাচ্চা দেয়ার পর নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে। বার বার ব্রুডার ঘরে প্রবেশ করে আচরণ পরীক্ষার পর ব্যবস্থা নিতে হবে। ২ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত বাচ্চার জন্য অত্যন্ত সংকটময় সময়। * হঠাৎ করে আলো নিভে যাওয়া, ঘরের তাপমাত্রা পরিবর্তন, ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা, খাদ্য ও পানির পরিবর্তন, বিভিন্ন প্রকার শব্দ ও হট্টগোল বাচ্চার ধকল সৃষ্টি করে। বাচ্চার আচরণ দেখে এ সমস্ত ধকল। প্রতিকারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। * ব্রুডারে বাচ্চা প্রদানের পর তারা পানি পান করে। ব্রুডারে বাচ্চার পানি পান করার প্রবণতা পরীক্ষা করতে হয়। প্রতিটি বাচ্চা যাতে সহজে পানি পান করতে পারে সে ব্যবস্থা নিতে হয়। প্রয়োজন হলে হাতে ধরে পানি পান করাতে হয়। ব্রুডারে বাচ্চা প্রদানের ২-৩ ঘণ্টা পর প্রতিটি বাচ্চার পানি পান নিশ্চিত হয়ে প্রাথমিক পারে স্টার্টার রেশন প্রদানের পূর্বে গম, ভুট্টা চূর্ণ অথবা চাউলের খুঁদ দেয়া যায়। * লিটার বেশি ভিজা হলে যেমন বিভিন্ন প্রকার গ্যাস উৎপাদন বৃদ্ধি পায় তেমনি কক্সিডিয়া, কৃমি ও রোগ জীবাণুর বংশ বিস্তার ঘটে। তাছাড়া বাচ্চার দেহে পালক গজানোর হার কমে যায়। * আবার লিটার বেশি শুকনা হলে বাচ্চার দেহ হতে জলীয় অংশ শোষিত হয়ে ডি-হাইড্রেশন হয়। * লিটার সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে এ অবস্থা এড়ানো যায়। * বাচ্চা বড় হওয়ার সাথে সাথে বাচ্চা প্রতি বেশি স্থান প্রদানের জন্য ব্রুডারের চারদিকের ঘেরাও দেয়া পর্দা এবং ব্রুডার গার্ড সরিয়ে স্থান প্রশস্ত করতে হয়। * গ্রীষ্মকালে ২ সপ্তাহ এবং শীতকালে ৩ সপ্তাহ বয়সের পর এই পর্দা ও ব্রুডার গার্ডের প্রয়োজন হয় না। * গ্রীষ্মকালে ৩ সপ্তাহের পর এবং শীতকালে ৪ সপ্তাহের পর ব্রুডার তাপের প্রয়োজন হয় না, এ সময়ে হোভার উঁচুতে তুলে রাখা হয়। * ঘরের উন্মুক্ত স্থানে ব্যবহৃত পর্দা ২ সপ্তাহ বয়সের পর দিনের বেলা খুলে দেয়া হয় এবং রাত্রে বন্ধ করতে হয়। * সাধারণত উন্মুক্ত ঘরে পর্দা খুলে দেয়া এবং রাত্রে বন্ধ করাই যথেষ্ট নয় বরং উন্নতমানের পুলেট তৈরির জন্য আবহাওয়ার অবস্থা বুঝে দিন রাত্রের মধ্যে কয়েকবার পর্দা খোলা ও বন্ধ করার প্রয়োজন হয়। ছয় সপ্তাহ বয়সের পর ডিম পাড়তে শুরু করার পূর্ব পর্যন্ত মুরগির বাড়ন্ত স্ত্রী বাচ্চাকে পুলেট এবং বাড়ন্ত পুরুষ বাচ্চাকে ককরেল বলে। পুলেট পালন করার জন্য ৪ প্রকার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। এই পরিকল্পনা বাচ্চা ব্রুডডিং হতে শুরু হয়। এই পরিকল্পনার মধ্যে খামারে শুধু একই বয়সের বাচ্চা ব্রুডডিং থেকে শুরুকরে ডিম পাড়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত অন্য কোনো বয়সের বাচ্চা, পুলেট অথবা লেয়ার রাখা হয় না। খামারে বাচ্চা ক্রডডিং ও পুলেট উৎপাদন করে বিক্রি করার জন্য অথবা ব্রয়লার পালন করারর জন্য এই পরিকল্পনা বেশি উপযোগী। অল-ইন-অল-আউট পরিকল্পনায় খামারে একই সাথে বিভিন্ন বয়সের মুরগি না থাকার কারণে রোগ বিস্তারের সম্ভাবনা কমে যায়। প্রতি ব্যাচ বাচ্চার পালন শেষে পরবর্তী ব্যাচ বাচ্চা পালন করার পূর্বে ২ সপ্তাহ ঘর খালি রাখা হয়। ফলে রোগ জীবাণুর জীবন চক্রের ছেদ ঘটে এভং ঘর পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করা যায়। এছাড়াও এ সময়ে ঘরের সংস্কার ও সম্প্রসারণ করা যায়। এ সময় পরিচর্যাকারীকে অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা যায়। তাই, নতুন উদ্যোক্তার জন্য এই পদ্ধতি অনেক ভালো। এ পদ্ধতিতে খামারের একই সাথে বিভিন্ন শেডে বিভিন্ন বয়সের মুরগি থাকে। লেয়ার খামারে বিভিন্ন লেয়ার শেডে বিভিন্ন বয়সের লেয়ার মুরগি ও ব্রুডার-কাম-গ্রোয়ার হাউজে রিপ্লেসমেন্ট স্টক পালন করা হয়। এই পরিকল্পনার ফলে খামারে ডিম উৎপাদনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যায়। বাজারে ডিম সরবারাহের ধারাবাহিকতা রাখার জন্য এই পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হয়। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন শেডের জন্য স্বতন্ত্র উপকরন ও পরিচর্যাকারী থাকে। এক শেড হতে অন্য শেডে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে হয়। স্যানিটেশন ব্যবস্থার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়। এ পদ্ধতিতে পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘর তৈরি করা যায়। আইসোলেশন রিয়ারিং-এ স্বতন্ত্র ব্রুডার ধরে বাচ্চা ক্রডডিং এর পর অথবা ব্রুডডিং-কাম-গ্রোয়ার হাউজে পুলেট উৎপাদনের পর স্বতন্ত্রভাবে স্থাপিত লেয়ার খামারে স্থানান্তর করতে হয়। এই পরিকল্পনা অত্যধিক ব্যয়বহুল। শুধু পুলেট উৎপাদনের জন্য এ পরিকল্পনা গ্রহণ করা যায়। পুলেট উৎপাদনের জন্য আলোর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত ৮ সপ্তাহ হতে ১৮ সপ্তাহের পূর্ব পর্যন্ত দৈনিক ৮ ঘণ্টা আলোক সময়ের প্রয়োজন হয়। পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘরে ছাড়া পুলেটের জন্য ৮ ঘণ্টা আলোক সময় প্রদান সম্ভব হয় না। সাধারণত ডিসেম্বর মাসে দিনের দৈর্ঘ্য ৯ হতে ১০ ঘণ্টা হয় বাচ্চার বাড়ন্ত বয়স কাল ডিসেম্বর মাস হলে তাকে সিজনাল রিয়ারিং বলে। সাধারণত আগস্ট হতে অক্টোবর মাসে উৎপাদিত বাচ্চার বাড়ন্ত বয়স কম-বেশি ডিসেম্বর মাস হয়। এই পদ্ধতিতে পালন করলে উৎপাদিত পুলেট অত্যন্ত উন্নতমানের হয়। মুরগি বেশি ডিম পাড়ে এবং ডিম পাড়ার সময়কাল বেশি হয়। এছাড়াও পালন খরচ কম। এ পদ্ধতিতে কৃত্রিম আলোর প্রয়োজন হয় না। এমন পুলেট নির্বাচন করতে হবে দেহ সুগঠিত হবে। দেহ পালকে পরিপূর্ণ থাকতে হবে। পুলেটকে চঞ্চল ও ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন মাইকোপ্লাজমা ও সালমোনিলা রোগমুক্ত হয়। পরস্পর সমতা ৬০ ভাগের বেশি হতে হবে। এছাড়াও পুলেটের জাত ও বয়স অনুসারে নির্ধারিত ওজনের হতে হবে। খাঁচায় পালন করতে হলে ১৫ সপ্তাহ বয়সে লেয়ার খাঁচায় স্থানান্তর করতে হয়। এই বয়স পুলেটের খাদ্য পরিবর্তন সময়। লিটারে পালন করার জন্য ১৫-১৮ সপ্তাহ বয়সে লেয়ার ঘরে স্থানান্তর করা হয়। লিটারে পালিত বাচ্চা লিটার, খাঁচা অথবা মাঁচার উপর এবং খাঁচায় পালিত বাচ্চা শুধু মাত্র খাঁচায় পালন করার জন্য উপযুক্ত। ১০ সপ্তাহ থেকে ২০ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত পুলেট পালন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়। খামারে এক ব্যাচ মুরগির ডিম উৎপাদন শেষ হওয়ার ২ সপ্তাহ পরে ঘরে নতুন ব্যাচ পুলেট উঠাতে হয়। লেয়ার মুরগি পরিবর্তন ও নতুন পুলেটে ডিম উৎপাদন শুরু হওয়া পর্যন্ত ডিম উৎপাদনের ধারাবাহিকতা ব্যাহত হয়। লেয়ার মুরগি বাতিল ও নতুন পুলেট প্রদানের পূর্বে ঘর পরিষ্কার পরিছন্ন, জীবাণুমুক্ত করার জন্য ২ সপ্তাহ সময় দেয়া প্রয়োজন। খামারে ডিম উৎপাদনের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য একাধিক লেয়ার শেড থাকে এবং প্রতি শেডে বিভিন্ন বয়সের লেয়ার পালন করার পুলেট উৎপাদন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যায় মুরগির আচরণ পরীক্ষা করতে হয়। এসময় ঘরে মৃত ও দুর্বল মুরগি থাকলে অপসারণ, রোগ নির্ণয় ও প্রতিকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। মুরগির ঘরে কখনও পরিশুদ্ধ না হয়ে প্রবেশ করতে নেই। ডিম পাড়া শুরু হওয়ার পর হতে (১৮ সপ্তাহ) ডিম পাড়া শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়ের মুরগিকে লেয়ার মুরগি হিসাবে গণ্য করা হয়। বাস্তাবে ডিম পাড়া মুরগিকেই ডিম পাড়া মুরগি হিসেবে আমরা মনে করি। ডিম উৎপাদন নিশ্চিত করার জন্য তাই ১৮ সপ্তাহ বয়স হতে মুরগিকে লেয়ার খাদ্য দেয়া হয়। লেয়ার মুরগির ডিম উৎপাদনের বৈশিষ্ট্য লেয়ার মুরগি ২০ সপ্তাহ বয়সে শতকরা ৫ ভাগ ডিম পাড়তে শুরু করে। ২১ সপ্তাহ বয়সে শতকরা ১০ ভাগ ডিম উৎপাদন শুরু হয়। ২৬ হতে ৩২ সপ্তাহ বয়সে সর্বোচ্চ ডিম উৎপাদন হয়। সর্বোচ্চ ডিম উৎপাদন শুরুর পর তা কিছুদিন স্থিতিশীল থাকে। এ সময় ডিমের আকার তেমন বড় হয় না। পরবর্তীতে উৎপাদন হার কমতে থাকে এবং ডিমের আকার বড় হতে থাকে। ৫০ সপ্তাহ বয়সের পর ডিমের আকার স্থিতিশীল হয় এবং ৪০ সপ্তাহ বয়সের পর ডিমের ওজন বৃদ্ধি স্থিতিশীল হয়। ডিম উৎপাদন শুরু হওয়ার ২ সপ্তাহ পূর্ব থেকে লেয়ার মুরগির খাদ্যের মধ্যে শতকরা ২ ভাগ ঝিনুক চূর্ণ ব্যবহার এবং ২০ সপ্তাহ বয়স হতে লেয়ার খাবার প্রদান শুরু করতে হয়। ডিম উৎপাদন শুরুর ৪/৫ দিন পূর্ব থেকে পুলেটের খাদ্য খাওয়ার পরিমাণ করতে থাকে এবং শতকরা ২০ ভাগ পর্যন্ত খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ কমে যায়। আবার ডিম উৎপাদনের শুরুর পর ৪/৫ দিন পর্যন্ত দ্রুত খাওয়ার পরিমাণ বাড়তে থেকে এবং পরবর্তীতে এই বৃদ্ধি কমে আসে। ডিম সংগ্রহ ও বাছাই ব্যবস্থাপনা লেয়ার মুরগির ডিম পাড়ার জন্য বাক্সের ব্যবস্থা রাখতে হয়। ডিমপাড়া বাক্সের ধরন হলো ডিম পাড়ার জন্য প্রতিটি খোপের স্থান ১২ ইঞ্চি x ১৪ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ১৪ ইঞ্চি। এই বাক্স একক বা কলোনি টাইপ হতে পারে। ৪-৫ টি মুরগির জন্য একটি খোপ ব্যবহার করা যাবে এই অনুপাতে ঘরে বাক্স দিতে হয়। বাক্সে যথেষ্ট ভেন্টিলেশন যুক্ত কিন্তু অন্ধকার হওয়া বাঞ্ছনীয়। বাক্সের সম্মুখে মুরগি উঠার জন্য প্লাটফরম থাকবে। প্লাটফরম তুলে দিলে বাক্সে ঢোকার দরজা বন্ধ হয়ে যায়। প্রয়োজন মাফিক বিভিন্ন প্রকার ডিম পাড়ার বাক্সব্যবহার করা হয়। ডিম উৎপাদন শুরু করার ১ সপ্তাহ আগে ঘরে ডিমের বাক্স স্থাপন করতে হয় এবং ডিমের বাক্সের দরজা দিনের বেলায় খোলা রাখতে হয়। বাক্সের নিচে ৬ ইঞ্চি হতে ১ ফুট উঁচু থাকা প্রয়োজন, অন্যথায় লিটার পরিচর্যায় অসুবিধা হয়। ডিমের বাক্সের ভিতর ডিম পাড়ার জন্য আরামদায়ক বিছানা অর্থাৎ লিটার সামগ্রী ব্যবহার করতে হয়। মুরগিকে ডিমের বাক্সের ভিতর ডিম পাড়ার জন্য অভ্যস্ত করতে পূর্ব থেকে ১টি ডিম স্থাপন করলে ভালো হয়। ডিমের বাক্স ঘরের ভিতর কিছুটা অন্ধাকার স্থানে স্থাপন করা উচিত। * ডিম বাজার জাত করার পূর্বে ডিম বাছাই ও গ্রেডিং করতে হয়। * ডিমের আকার ও ওজন অনুসারে ডিম গ্রেডিং করতে হয়। * দুই কুসুম বিশিষ্ট ডিম গুলোকে আলাদা করতে হয়। খামারের নির্ধারিত কর্মসূচি অনুসারে মুরগি ও ডিম বাজার জাত করতে হয়। সঠিক সময়ে বাজার জাত করতে না পারলে খামারের অনেক ক্ষতি হয়। অনেক সময় ডিম বেশি পুরনো হয়ে গেলে পঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাতে আর্থিক যথেষ্ট ক্ষতি হয়। অনেক সময় ফুটানো ডিমের চাহিদা থাকে। ফুটানো ডিম বিক্রয় করতে হলে মুরগির সাথে আনুপাতিক হারে মোরগ রাখতে হবে। ফুটানো ডিমের দাম অবশ্যই খাবার ডিমের চেয়ে অনেক বেশি হবে। স্থানীয় বাজার ব্যবস্থাপনানুসারে ডিম বাজার জাত করাই শ্রেয়। ব্রয়লার পালন করার জন্য অল-ইন-অল আউট কর্মসূচি গ্রহণ করা উচিত। পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘরে মালটিপল রিয়ারিং কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এই কর্মসূচির অধীনে চক্রাকারে এশাধিক শেডে বিভিন্ন বয়সের ব্রয়লার পালন করলে সারা বৎসর উৎপাদন ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যায়। ব্রয়লার কাম গ্রোয়ার হাউজে ব্রয়লার পালন করা হয়। ঘরের আয়তন অনুসারে বাচ্চা প্রতি ১ বর্গফুট হিসেবে বাচ্চার সংখ্যা নির্ধারণ করতে হয়। বাণিজ্যিক খামারে ব্রয়লার ঘরের আয়তন এমন হওয়া উচিত যেখানে একজন পরিচর্যাকারীর সার্বক্ষণিক কর্মসময়ের পরিপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত হয়। অন্যথায় শ্রমের অপচয় হয়। একজন পরিচর্যাকারী দৈনিক ৫০০০ বাচ্চার পরিচর্যা করতে পারে। যেখানে আধুনিক ব্যবস্থার অভাব ও দক্ষতা কম সেখানে সার্বাধিক ২,৫০০ বাচ্চা পালন করার জন্য ১ জন পরিচর্যাকারী প্রয়োজন। অল-ইন-অল আউট কর্মসূচির অধীনে প্রতি ব্যাচ ৫ সপ্তাহ হিসেবে একই শেডে সর্বোচ্চ ৭ ব্যাচ ব্রয়লার পালন করা যায়। প্রতি ব্যাচ ব্রয়লার উৎপাদন শেষে ২/৩ সপ্তাহ ঘর খালি রাখলে মোট ১৭ সপ্তাহ ঘর খালি থাকে। ঘর খালি সময়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, জীবাণুমুক্তকরণ, সংস্কার ইত্যাদি কাজ করা হয়। পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘরে মাল্টিপল কর্মসূচি অনুসারে বিভিন্ন শেডের ধারণ ক্ষমতা হিসেব করে প্রতি ব্যাচে বাচ্চার সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়। পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘর ছাড়া উন্মুক্ত ঘরে মালটিপল ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত নয়। ব্রয়লার খাদ্যে চর্বি/তৈল উপকরণ হার বৃদ্ধি করা হলে উদর বা তলপেটে চর্বি জমতে শুরু করে। খাদ্যে বিপাকীয় শক্তি কমানো হলে আমিষ ও অন্যান্য পুষ্ট উপাদান গ্রহণের পরিমাণ বৃদ্ধিপায়। কিন্তু খাদ্য রূপান্তর হার কমে যাওয়ার ফলে তলপেটের চর্বির স্তর বড় হয়। এই স্তর বৃদ্ধির পরিমাণ খাদ্য রূপান্তর হারের সাথে সম্পৃক্ত। কারণ মাংস বৃদ্ধির তুলনায় চর্বির স্তর বৃদ্ধির জন্য বেশি খাদ্যের প্রয়োজন হয়। খাদ্য রূপান্তর হার কম হলে দেহে চর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। খাদ্য রূপান্তর হার বৃদ্ধির জন্য সমাপ্তি খাদ্যে বিপাকীয় শক্তির হার বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বছরের বিভিন্ন সময় বাণিজ্যিক ব্রয়লার উৎপাদন, শারীরিক বৃদ্ধি ও খাদ্য রূপান্তর হার বৃদ্ধির জন্য খামারীদেও প্রচেষ্টার অন্ত থাকে না। এই প্রচেষ্টার ফলে ব্রয়লারের দেহে চর্বির পরিমাণ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পায় এবং সমস্ত দেহে বন্টন হয় তলপেটে চর্বি বৃদ্ধির পরিমাণ এত ব্যাপক যে প্রক্রিয়াজাত করার সময় চর্বি বাদ দিতে হয়। সাপ্তাহিক ওজন ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা খাদ্য ও ওজন বৃদ্ধির পরিমাণ হাঁস-মুরগির খাদ্য ও পুষ্টি ব্যবস্থাপনা শীর্ষক অধ্যায় অনুসারে করা বাঞ্চনীয়। ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাতকরণের উদ্দেশ্য হচ্ছে বাজারে উন্নত মানের মাংস নিশ্চিত করা। এই ধরনের প্রক্রিয়াজাতকৃত মাংসে কোনো রকমের ত্রুটি না থাকার বিষয়টি গুরুত্ব দেয়া হয় যেমন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, রোগজীবাণুমুক্ত, সুষমভাবে কাটা ইত্যাদি বিষয়াদি নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যেই প্রক্রিয়া জাতকরণ করা হয়। ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাত করার জন্য ধরার ২/৩ ঘণ্টা পূর্ব থেকে খাদ্য বন্ধ রাখতে হয়। ফলে পরিপাকতন্ত্রের সালমোনিলা জীবাণুর পরিবৃদ্ধি কমে যায়। খাদ্য বন্ধ রাখার ফলে ব্রয়লার মুরগি কিছুটা ওজন হারায়। ব্রয়লার মুরগি দুই পর্যায়ে অনাহারে থাকে। যেমন- খামারে অবস্থানকালে ধরার পূর্ব এবং খামার থেকে প্রক্রিয়াজাত কারখানায় পৌঁছানো পর্যন্ত। ২ পর্যায়ে মোট ৮ থেকে ৯ ঘণ্টার অতিরিক্ত অভুক্ত রাখা উচিত নয়। অভুক্ত সময়ে ২ থেকে ৩ ভাগ ওজন হারানো উচিত। বেশি সময় অভুক্ত থাকলে বেশি পরিমাণ ওজন হারাবে ইহা ব্রয়লারের গুণগত মান নষ্ট করে। মুরগি ধরে খাঁচায় ঢোকানোর পূর্ব পর্যন্ত পানি প্রদান করা হয়। এরপর আর পানি প্রদান করা হয় না। প্রক্রিয়াজাত করার পর মাংস পরিচর্যা ও চিলিং করার সময় ২/৩ অংশ ওজন উন্নত হয়। খাঁচায় বা ক্রেটের ভিতরে ঢোকানোর পর প্রক্রিয়াজাত করা পর্যন্ত আর পানি প্রদান করা হয় না। ব্রয়লার মাংস থেতলানো বা বিবর্ণতা ব্রয়লার মাংস উৎপাদন এক জিনিস এবং মাংসের গুণগত মান অক্ষুন্ন রেখে বাজারজাতকরণ আলাদা জিনিস। ব্রয়লার ধরা বা হাতানোর সময় অত্যন্ত সতকর্তা অবলম্বন না করলে মাংস থেতলানো হয়, বিবর্ণতা সৃষ্টি হয় এবং মাংসের গুণগত মান ক্ষুন্ন হয়। ব্রয়লার ধরার জন্য পরিচর্যাকারীদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ও কলাকৌশল বিষয়ে অবহিত করতে হয়। প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিক্রয়ের ৫ দিন পূর্বে ব্রয়লার খাদ্যের সাথে কাঁকর প্রদান বন্ধ রাখতে হয়। ফিনিশার খাদ্যের সাথে সমস্ত প্রকার ঔষধ ব্যবহার প্রক্রিয়াজাত করার ৫ দিন পূর্বে সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হয়। রাত্রে যখন মুরগি শান্তথাকে তখন ধরতে হয় এবং ক্রেট বা খাঁচার মধ্যে ভরতে হয়। মুরগি ধরার ২ ঘণ্টা পূর্বে খাদ্য প্রদান বন্ধ রাখতে হয়। মাংস থেতলানো ও বিবর্ণতা পরিহার ব্যবস্থাপনা * লিটার ভিজতে অথবা দলা বাধতে দেয়া যাবে না। * লিটারের অর্দ্রতা শতকরা ২৫-৩০ ভাগের বেশি বা কম রাখা যাবে না। * ঘরে এমোনিয়া সৃষ্টি হতে দেয়া যাবে না। * পর্যাপ্ত পরিমাণ ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। * ব্রয়লার মুরগি প্রতি যথেষ্ট পরিমাণ মেঝেতে স্থান থাকতে হবে। * মুরগি ধরা, ক্রেটে ভরা পরিবহন করা, ক্রেটে থেকে বের করা, জবেহ করা ইত্যাদি সময়ে অতিযত্ন ও সতর্ক ব্যবস্থা নিতে হবে। * মুরগি ধরার পূর্বে উত্তেজিত করা যাবে না। উত্তেজিত হলে খাবার পাত্র, পানির পাত্র, দেয়াল ইত্যাদির সাথে আঘাতপ্রাপ্ত হয় এবং দেহের চামড়া হুড়ে যায়, দেহ থেতলে যায়, ফলে মাংস বিবর্ণ হয়। * ব্রয়লার পরিবহনের জন্য ট্রাক অন্ধকার না হওয়া পর্যন্ত ঘরের কাছে নেয়া উচিত নয়। দিনের আলোয় ট্রাকের শব্দে মুরগি উত্তেজিত হয়। * ব্রয়লার মুরগি ধরার কৌশল সম্বন্ধে পরিচর্যাকারীদের সঠিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হয়। * মুরগি ধরার সময় অন্ধকারের পূর্বেই ঘরের সমস্ত সরঞ্জাম সরিয়ে ফেলতে হয়। * মুরগি ধরার সময় ঘরে ডিমলাইট অথবা লাল অল্প পাওয়ারের লাইট ব্যবহার করতে হয়। দিনের বেলা মুরগি ধরার প্রয়োজন হলে ঘর অন্ধকার করে নিতে হয়। * মুরগি ধরার পর এক সাথে বেশি বহন করা উচিত নয়। একসাথে বেশি মুরগি ধরে বহনের সময় দেহ থেতলে যায় ও মাংস বিবর্ণ হয়। * অত্যন্ত সর্তকর্তার সাথে ক্রেট বা কুপের ভিতর মুরগি ঢোকাতে হয়। * ট্রাকের উপর সতকর্তার সাথে মুরগির ক্রেট বা কুপ সাজাতে হবে। কখনও জোরে ক্রেটে রাখা অথবা ক্রেট ফেলে দেয়া যাবে না। * মুরগির চামড়া ছিঁড়ে যাওয়া, দেহ থেতলানো এবং মাংস বিবর্ণ হওয়ার কারণগুলো অত্যন্ত যত্নের সাথে অবলোকন করতে হয় এবং সেই মতো ব্যবস্থা নিতে হয়। হাঁস-মুরগির জন্য আলোক ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চা আলোর সাহায্যে পানি পান ও খাদ্য চিনে খেতে পারে। আলো পুলেটের যৌন পরিপূর্ণতা নিয়ন্ত্রণ করে। ডিম উৎপাদনে হরমোন নিঃসরণ ঘটায়। আবার খাদ্য রূপান্তরে আলো ভূমিকা রাখে। তাই, সঠিক আলোক ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পুলেটের জন্য অলোক সময় বেশি হলে যৌন পরিপক্কতা তাড়াতাড়ি হয়। অর্থাৎ নির্দিষ্ট বয়সের পূর্বে ডিম দিতে শুরু করে। পুলেটের ওজন বেশি হয়। ডিমের আকার ছোট হয়। ডিম উৎপাদন হার হ্রাস পায়। ডিম উৎপাদন সময়কাল কমে যায়। সর্বোচ্চ ডিম উৎপদন সকয়কালের পরিবর্তন হয়। ডিমের থলি প্রলাপসের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। পরস্পরের মধ্যে ক্যানাবলিজম সৃষ্টি হয়। পুলেটের যৌন পরিপূর্ণতায় আলোক সময় নিয়ন্ত্রণ ব্রুডডিং হতে শুরু করে ক্রমান্বয়ে পুলেটের জন্য আলোক সময় কমাতে হয়। উন্নতজাতের পুলেট উৎপাদনের জন্য বাড়ন্তবয়সে ৮ ঘণ্টা আলোক সময় প্রয়োজন। এই সময় শুধুমাত্র পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘরে প্রদান সম্ভব। উন্মুক্ত ঘরে রাত্রে অন্ধকার এবং দিনের আলো ব্যবহার করা হয়। উন্মুক্ত ঘরে পুলেটের জন্য সর্বনিম্ন আলোক সময় প্রদান করতে হলে মৌসুমী বাচ্চা পালন করা যায়। ডিম উৎপাদনে আলোক সময় নিয়ন্ত্রণ * আলোর তীব্রতা, আলোক দৈর্ঘ্য, এবং প্রত্যহ আলোক সময়ের পরিবর্তন মুরগির ডিম উৎপাদন প্রভাবিত করে। * আলোকরশ্মি মুরগির চোখের মণিতে প্রতিফলিত হলে মস্তিকের পিটুইটারী গ্রন্থিতে জৈবিক অনুভূতি সৃষ্টি হয়। ফলে ফলিকুলার স্টিমুলেটিং হরমোন নিঃসৃত হয়। * ফলিকুলার স্টিমুলেটিং হরমোন ডিম্বাশয়ের ডিম্ব কোষ পরিপক্ক হতে সাহায্য করে। ডিম্ব কোষ পরিপক্ক হলে পিটুইটারী গ্রন্থি হতে লুটিনাইজিং হরমোন নিঃসৃত হয়ে ডিম্বাণুর স্খলন ঘটায়। * মস্তিকের পিটুইটারী গ্রন্থিতে এই সংবেদনশীল প্রক্রিয়া সংঘটনের জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা আলোক সময় প্রয়োজন। * আলোক সময় ১২ ঘণ্টার উর্দ্ধে বাড়ানো হলে পুনরায় কমানোর পর ডিম উৎপাদনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। এ কারণে আলোক সময় বৃদ্ধি করা হলে কোনোক্রমেই কমানো যাবে না। * মৌসুমের বিভিন্ন সময়ে আলোক সময়ের পরিবর্তন হয়। যেমন- ২৩শে জুন দিনের দৈর্ঘ্য ১৪ ঘণ্টার উর্দ্ধে এবং ২৩ ডিসেম্বর ১০ ঘণ্টার নিচে। * মৌসুমের দীর্ঘ আলোক সময় ধরে লেয়ার মুরগির জন্য আলোক সময় নির্ধারণ করা হয়। * লেয়ার মুরগির জন্য ১৫-১৬ ঘণ্টা আলোক প্রদানের জন্য দিনের আলোক দৈর্ঘ্যের সাথে কৃত্রিম আলো সংযোজন করতে হয়। * দিনের আলো যদি ১২ ঘণ্টা হয় তার সাথে সন্ধ্যার পর অথবা ভোরের পূর্বে ৪ ঘণ্টা কৃত্রিম আলোক সময় যোগ করেত হয়। ৪ ঘণ্টা আলোক সময় সন্ধ্যা ও ভোরের পূর্বে ভাগ করেও দেয়া যায়। বাচ্চা, পুলেট ও লেয়ার মুরগি এবং ব্রয়লারের জন্য আলোর তীব্রতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । মুরগির বয়স ও উপযোগিতা অনুসারে আলোক রশ্মির তীব্রতা ভিন্নতর হয়। আলোর তীব্রতা বেশি হলে ক্যানবলিজম বৃদ্ধি পায়, খাদ্য রূপান্তর হার হ্রাস পায়, মুরগির চোখে যন্ত্রণা হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বেশি হয়। আলোর তীব্রতা এমন পর্যায়ে থাকা উচিত যেন মুরগির পানি পান ও খাদ্য চিনে খেতে অসুবিধা না হয় এবং তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অবস্থান করতে পারে। ! rowspan=3 ব্যবহৃত বাল্বের শক্তি colspan=8 ঘরের মেঝে থেকে বাল্বের উচ্চতা (খাঁচাযুক্ত ঘরে) ! ওয়াট ফুট মিটার ফুট মিটার ফুট মিটার ফুট মিটার লেয়ার মুরগির ঘরে আলোকদান কর্মসূচি ! rowspan=2 বয়স colspan=2 দৈনিক আলোক সময় colspan=2 প্রতি বর্গফুট স্থানে ওয়াটের পরিমাণ ও লুমেন ! পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘর উন্মুক্ত ঘর ওয়াট ফুট ক্যান্ডেল পুলেট ও লেয়ার মুরগির ঘরে আলোকদান ! rowspan=2 বয়স colspan=2 দৈনিক আলোক সময় colspan=2 প্রতি বর্গফুটে ওয়াটের পরিমাণ ও লুমেন ! পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘর উন্মুক্ত ঘর ওয়াট ফুট ক্যান্ডেল | ১৮-২০ সপ্তাহ ১১ ঘণ্টা ১১ ঘণ্টা | ২১-২২ সপ্তাহ সাড়ে ১২ ঘণ্টা সাড়ে ১২ ঘণ্টা | ২২-২৩ সপ্তাহ ১৩ ঘণ্টা ১৩ ঘণ্টা | ২৩-২৪ সপ্তাহ সাড়ে ১৩ ঘণ্টা সাড়ে ১৩ ঘণ্টা | ২৪-২৫ সপ্তাহ ১৪ ঘণ্টা ১৪ ঘণ্টা | ২৫-২৬ সপ্তাহ সাড়ে ১৪ ঘণ্টা সাড়ে ১৪ ঘণ্টা | ২৬ সপ্তাহের উর্ধ্বে ১৫ ঘণ্টা ১৬ ঘণ্টা ব্রয়লার মুরগির ঘরে আলোকদান কর্মসূচি ! rowspan=2 বয়স colspan=2 দৈনিক আলোক সময় colspan=2 প্রতি বর্গফুট স্থানে ওয়াটের পরিমাণ ও লুমেন ! পরিবেশ নিয়ন্ত্রিত ঘর উন্মুক্ত ঘর ওয়াট ফুট ক্যান্ডেল আমাদের দেশে পোষা পাখির মধ্যে কোয়েল একটি নতুন সংযোজন। বাংলাদেশের আবহাওয়া কোয়েল পালনের জন্য খুবই উপযোগী। কোয়েলের মাংস এবং ডিম সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে কোয়েল পালন অনেক মূল্যবান ভূমিকা রাখতে পারে। হাঁস-মুরগির মতো কোয়েল পালন করে অনেকেই লাভবান হয়েছেন। বর্তমানে ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে কোয়েল পালন খামার গড়ে উঠেছে। ইতিমধ্যেই কোয়েল পালন যথেষ্ট জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কোয়েলের অনেকগুলি জাত ও উপজাত রয়েছে। জাত ও উপজাত ভেদে কোয়েলের গায়ের রং ওজন, আকার, আকৃতি, ডিম পাড়ার হার, ডিমের ওজন ইত্যাদির অনেক পার্থক্য রয়েছে। বর্তমানে পৃথিবীতে উদ্দেশ্য ও অবস্থান অনুযায়ী তিন ধরনের কোয়েল রয়েছে। ল্যাবরেটরি কোয়েল বিভিন্ন গবেষণার কাজে ব্যবহার করা হয় কিন্তু খামারীদের কাছে বাণিজ্যিক কোয়েল গুরুত্বপূর্ণ। উদ্দেশ্য অনুযায়ী বাণিজ্যিক কোয়েল তিন প্রকার। যথা: ডিম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কোয়েলকে লেয়ার কোয়েল বলা হয়। লেয়ার কোয়েল শুধু খাবার ডিম উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়। লেয়ার কোয়েলের সাথে তাই কোনো মাদী কোয়েল রাখা হয় না। সাধারণত ৬-৭ সপ্তাহ বয়স থেকে মাদী কোয়েল ডিম পাড়া শুরু করে এবং প্রতিটি কোয়েল বছরে ২৯০-৩০০টি ডিম পেড়ে থাকে। লেয়ার খামারে সাধারণত ৫৪ সপ্তাহব্যাপী মাদী কোয়েল পালন করা হয়। এরপর এগুলোকে ডিম উৎপাদনের জন্য বাতিল করে দেয়া হয় এবং মাংসের জন্য বিক্রয় করা হয়। লেয়ার ও ব্রয়লার কোয়েলের বাচ্চা ফোটানোর লক্ষ্যে ডিম উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত বাছাই করা প্রজননে সক্ষম মর্দা মাদী কোয়েলগুলোকে ব্রিডার কোয়েল বলা হয়। সাধারণত ৭-৮ সপ্তাহ বয়সের মাদী এবং ১০ সপ্তাহ বয়সের মর্দা কোয়েরকে ব্রিডিং খামারে এনে পালন করা হয়। তবে এদের বয়স ১০ সপ্তাহ হওয়ার পর প্রজননের কাজে ব্যবহার করা উত্তম। এখানে এদেরকে ৩০ সপ্তাহ পর্যন্ত রাখা হয়। ডিমের উর্বরতা ভালো রাখার জন্য সর্বোচ্চ পর্যায়ে ২টি মাদী কোয়েলের সংগে একটি মর্দা কোয়েল রাখতে হয়। মুরগির বাচ্চার মতো কোয়েলের বাচ্চাকেও কৃত্রিম পদ্ধতিতে ব্রডিং করা দরকার হয়। কোয়েল পালনের সময়কালকে দুটো ভাগে ভাগ করা হয়। যথা: বাচ্চা পালন পর্ব ও বয়স্ক কোয়েল পর্ব। শুন্য থেকে ৩৫ দিন পর্যন্ত বাচ্চা পালন পর্বের অন্তর্ভুক্ত তবে ১৪ দিন পর্যন্ত ব্রডিং করতে হয়। পরিবেশের তাপমাত্রার কারনে ব্রডিং পর্ব ৩ সপ্তাহ বা তারও বেশি সময় হতে পারে। একদিন বয়সের বাচ্চার জন্মের পর থেকে কৃত্রিমভাবে তাপের মাধ্যমে পালন করাকে ব্রডিং বলা হয়। কোয়েলের বাচ্চা ব্যাটারি বা লিটার যে কোনো পদ্ধতিতেই পালন করা যায়। তবে যে পদ্ধতিতেই পালন করা হোক না কেন এদের খাঁচা যে ঘরে রাখা হবে বা লিটার পদ্ধতিতে যে ঘরে পালন করা হবে সেটি যথেষ্ট মজবুত হওয়া বাঞ্ছনীয়। ঘরটি এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন তাতে পর্যাপ্ত আলো বাতাস প্রবেশ করতে পারে; বৃষ্টি বাদলে যেন পানি প্রবেশ না করে; ইঁদুর বা অন্যান্য পশু-পাখি যেন উৎপাত না করে। তাছাড়া ঘরটি বয়স্ক কোয়েল বা হাঁস-মুরগির ঘর থেকে কিছুটা দূরে হওয়া বাঞ্ছনীয়। ঘরটিকে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে। কোয়েলের বাচ্চার ব্রুডিং ও রিয়ারিং এর জন্য আলাদা ঘর ব্যবহার করা উচিত। তবে তা সম্ভব না হলে একই ঘরে বেড়া বা পার্টিশন দিয়ে পালন করা যেতে পারে। তবে কখনোই একই খাঁচায় বা একসঙ্গে লিটারের বিভিন্ন বয়সের কোয়েল পালন করা উচিত নয়। বাচ্চাদের বৃদ্ধিতে আলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বাচ্চাদের জনন গ্রস্থির বৃদ্ধিতে আলোর বর্ণ বেশ প্রভাব ফেলে। যেমন- মর্দা বাচ্চাদের শুক্রাশয়ের বৃদ্ধিতে লাল বর্ণের আলোর ভূমিকা নীল বর্ণের তুলনায় বেশি। তাছাড়া আলোর সাহায্যেই এরা নিজেদেরকে ব্রডার হাউজের/কেইজের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে শেখে এবং খাদ্য ও পানি পান করার প্রতি মনোযোগি হয়। দু সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত বাচ্চাদের ঘরে ২৪ ঘণ্টা আলোর ব্যবস্থা করতে হবে। তৃতীয় সপ্তাহের শেষে তা কমিয়ে দৈনিক ১২ ঘণ্টায়ই সীমাবন্ধ রাখতে হবে। তবে তাড়াতাড়ি যৌন পরিপক্ক আনতে হবে প্রথম দিন থেকে ৫-৬ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত দৈনিক ২৪ ঘণ্টা আলো জ্বেলে রাখতে হবে। ব্রয়লার ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি ওজন বাড়ানোর জন্য ২৫-২৮ দনি থেকে ৩৫ দিন পর্যন্ত বাজারজাত করার ৭-১০ দিন পূর্ব থেকে দৈনিক ৮ ঘণ্টা আলোতে ও ১৬ ঘণ্টা অন্ধকারে রাখতে বাচ্চা পালন ঘরে পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল ব্যবস্থা রাখতে হবে। এর মাধ্যমে গরমের দিনে ঘরের মধ্যে সৃষ্ট তাপ সহজেই বেরিয়ে যেতে পারবে। এছাড়া ঘরে পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ বায়ু ঢোকা ও ঘরে সৃষ্ট ক্ষতিকারক ঘ্যাস বের হয়ে যাওয়ার জন্য সঠিক বায়ু চলাচল ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। ব্রডিংয়ের প্রথম সপ্তাহে ঘরে বায়ু চলাচল ব্যবস্থা সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখতে হবে এবং ধীরে ধীরে তা বড়াতে হবে। ঘরের আপেক্ষিক আর্দ্রতা প্রথম তিন সপ্তাহ ৬০-৬৫% পরবর্তী দু সপ্তাহ ৫৫-৬০% এ রাখতে হবে। ঘরের ভিতরে বা ব্রডারের নির্দিষ্ট জায়গার ভিতরে মোট বাচ্চার ঘনত্বের ওপর এদের সঠিক বৃদ্ধি নির্ভর করে। তিন সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত প্রতিটি বাচ্চার জন্য ব্রডারের হোভারের নিচে ৭৫ বর্গ সে. মি. জায়গা বরাদ্ধ করতে হবে। রান এর ব্রডারের হোভারে চারদিক থেকে চিক গার্ড পর্যন্ত ফাঁকা জায়গাটুকু একই পরিমাণ জায়গা থাকবে। ৩-৫ সপ্তাহ পর্যান্ত ১৫০-১৭৫ বর্গ সে.মি. জায়গার প্রয়োজন হবে। লিটার পদ্ধতিতে প্রতিটি বাচ্চার জন্য সর্বমোট ২০০-২৫০ বর্গ সে.মি. জায়গা দিতে হবে। বাচ্চাদের জীবনের প্রথম দিকে খাদ্য ও পানির সহজ প্রাপ্যতা আরামপ্রদ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদি কোনো বাচ্চা তার ধারে কাছে খাদ্য ও পানি খুঁজে না পায়, তবে তার শরীর পর্যাপ্ত শক্তির অভাবে ঠাণ্ডা হয়ে যাবে ও না খেতে পেয়ে ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে মারা যাবে। জন্মের প্রথম সপ্তাহে বাচ্চা মৃত্যুর একটি অন্যতম প্রধান কারণ হলো পানির অভাব যেহেতু ব্রডিংয়ের উচ্চ তাপমাত্রায় বাচ্চারা সহজেই পানিশূন্যতায় ভোগে তাই এদের জন্য পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা করতে হবে। বাচ্চাদের সঠিক বৃদ্ধির জন্য ঘর ও ব্রুডারের পরিবেশ স্বাস্থ্যসম্মত হওয়া বাঞ্ছনীয়। ঘরের ভিতর কোনো ময়লা আবর্জনা থাকা চলবে না। লিটার ভেজা থাকা চলবে না। বাচ্চা পালন ঘরে পালনকারি ছাড়া অন্যদের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করতে হবে। তাছাড়া অন্যান্য পশুপাখিও যেন ঘরের আশেপাশে না আসতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কোনো বাচ্চা নখ, পা, পালক, ঠোঁট প্রভৃতিতে ময়লা জমলে তা আলতোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। ময়লার চোখ বন্ধ হয়ে গেলে একটুকরা তুলো পানিতে ভিজিয়ে ময়লা পরিষ্কার করা উচিত। লেয়ার খামারে পূর্ণবয়স্ক মাদী কোয়েলগুলোকে ষষ্ঠ সপ্তাহ বয়স থেকে ডিম পাড়ার ঘরে লিটার বা খাঁচা পদ্ধতিতে পালন করা হয়। ব্রিডার কোয়েলগুলোকে ব্রিডার কেইজে দেয়ার পূর্বে মর্দা ও মাদী আলাদাভাবে পালন করতে হবে। সাধারণত ৭-৮ সপ্তাহ ব্যাসের বাছাই করা মর্দা কোয়েলগুলো ব্রিডার কেইজে একসঙ্গে রাখা হয় এই লক্ষ্যে ৩/৪ সপ্তাহ বয়সে যখন পালকের রং দেখে পার্থক্য করা যাবে তখন থেকে ব্রিডার কেইজে দেয়ার পূর্ব পর্যন্ত এদের আলাদাভাবে পালন করতে হবে। তাছাড়া ব্রিডিং খাঁচায় মর্দা ও মাদী সব সময়ের জন্য একসঙ্গে রাখা যাবে না। বরং সময় মতো প্রজনন করানোর জন্য মর্দাকে ব্রিডিং খাঁচায় ঢুকানো হবে। এবং নির্দিষ্টকাল পরে আবার পৃথক করে ফেলতে হবে। ব্যাটারি বা লিটর দু পদ্ধতিতে পালন করা গেলেও কোয়েলের জন্য ব্যাটারি পদ্ধতিই সহজ, নিরাপদ, টেকসই ও স্বাস্থ্য সম্মত। তাই এ পদ্ধতিতে খামার করাই লাভজনক। সাফল্যজনকভাবে বয়স্ক কোয়েল পালন করতে হলে খামারিদের নিম্নের বিষয়গুলো সঠিকভাবে মেনে চলতে হবে। বয়স্ক কোয়েলের ঘরে তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি-২২ ডিগ্রি সে. স্থির রাখতে হবে। অতিরিক তাপমাত্রায় ডিমের উৎপাদন মারাত্মকভাবে হ্রাস পাবে। ঘরে পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল ব্যবস্থা থাকতে হবে। বড় খামারে ক্ষেত্রে বায়ু চলাচল নিয়ন্ত্রণের জন্য, ঘরের লিটার শুকানোর জন্য এক্সাস্ট পাখা লাগাতে হবে। ঘরের আপেক্ষিক আর্দ্রতা থাকতে হবে ৫৫-৬০% । লিটার পদ্ধতিতে প্রতিটি পাখির জন্য ২০০-২৫০ বর্গ সে.মি. জায়গার ব্যবস্থা। করতে হবে। তাছাড়া ঘরের লিটার ১০ সে.মি. পুরু হওয়া বাঞ্ছনীয়। ব্যাটারি পদ্ধতিতে খাঁচা ছোট হোক। বা বড় হোক একতলা হোক বা ছয়তলা হোক অবশ্যই প্রতিটি কোয়েলের জন্য ১৫০-২০০ বর্গ সে.মি. জায়গার ব্যবস্থা করতে হবে। উভয় পদ্ধতিতেই ব্রিডার কোয়েলের জন্য কিছুটা বেশি জায়গার প্রয়োজন হবে। লিটার পদ্ধতিতে কোয়েল পালনে একটি অসুবিধা হলো, এরা ডিম পাড়ার পর পরই অনেক সময়ই তা লিটারের ভেতরে লুকিয়ে ফেলে। তাছাড়া লিটারে পাড়া ডিমে ময়লা লেগে যায়। এতে ডিম দেখতে খারাপ লাগে। তাই লিটারে পালিত কোয়েলের ক্ষেত্রে ডিম পাড়ার বাক্স ডিম পাড়ানোর অভ্যাস করা উচিত। এ লক্ষ্যে লেয়ার হাউজে কোয়েলের সংখ্যার অনুপাতে ডিম পাড়ার বাসা বা লেয়িং নেস্ট সরবরাহ করা উচিত। প্রতি ৪-৫ টি কোয়েলের জন্য একটি লেয়িং নেস্ট সরবরাহ করা উচিত। প্রতিটি লেয়িং নেস্ট ১৫x২০ x ২০ ঘন সে.মি. মাপের হওয়া বাঞ্ছনীয়। ব্যাটারি বা লিটার উভয় পদ্ধতিতেই প্রতিটি কোয়েলের জন্য খাদ্য ও পানির জন্য যথাক্রমে ৩ ও ২ সে.মি. জাগয়া বরাদ্দ করতে হবে। তাছাড়া বিশেষ নকশার খাদ্য ও পানির পাত্র ব্যবহার করতে হবে। এতে খাদ্য ও পানির অপচয় রোধ হবে। খামার সব সময় স্বাস্থ্যসম্মত ও জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে। এতে কোয়েল থেকে পর্যাপ্ত উৎপাদন পাওয়া যাবে। কোয়েলের পালনকালের বিভিন্ন পর্যায়ে স্বাভাবিক বৃদ্ধি স্বাস্থ্যরক্ষা, ডিম ও মাংস উৎপাদনের জন্য এদের খাদ্যে বিভিন্ন পুষ্টি মান উপাদানের চাহিদার বেশ তারতম্য ঘটে। পুষ্টি উপাদানের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে বয়স অনুযায়ী কোয়েলকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। যথা: জন্মের দিন থেকে তিন সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত কোয়েলের খাদ্যের প্রতি বিশেষ সজর দিতে হয়। কারণ, এ সময়টা এদের জীবনের সংকটময় কাল। এ বয়সে এদের দৈহিক বৃদ্ধির সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে এবং মর্দা ও মাদীর বৃদ্ধির হারও সমান থাকে। প্রারম্ভিক পর্বের কোয়েলের খাদ্যে ২৭ আমিষ ও প্রায় ২,৮০০ কিলো ক্যালোরি বিপাকীয় শক্তি/কেজি থাকা প্রয়োজন। তিন সপ্তাহের পর থেকে মর্দাগুলোর তুলনায় মাদীগুলোর বৃদ্ধির হার বেশি হয়। কারণ এ সময় মাদীগুলোর ডিম্বাশয় ও ডিম্বনালীর আকার ও ওজন বাড়তে থাকে। কোয়েল ছাড়া পোল্ট্রিও অন্য প্রজাতিগুলোর মধ্যে এমনটি সচরাচর দেখা যায় না। তবে সামগ্রিকভাবে প্রারম্ভিক পর্বের তুলনায় এ পর্বে কোয়েলের বৃদ্ধির হার কম। এ বয়সের কোয়েলের খাদ্যে ২৪% আমিষ ও ২,৮০০ কিলো ক্যালরি বিপাকীয় শক্তি/কেজি থাকতে হয়। তবে ব্রয়লার কোয়েলের ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পর্বের প্রারম্ভিক পর্বের ন্যায় খাদ্যে ২৭% আমিষ থাকা প্রয়োজন। কোয়েল ছয় সপ্তাহ বয়স থেকে ডিম পাড়া শুরু করে। এ সময় এদের বৃদ্ধির হার পূর্ববর্তী পর্বগুলির মতো এত দ্রুত হয় না। দৈহিক বৃদ্ধি ও ডিম পাড়া হারের উপর ভিত্তি করে এ পর্বটিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন ১) ৬-১৪ সপ্তাহ (২) ১৫-২৬ সপ্তাহ (৩) ২৭ থেকে বাকি সময় পর্যন্ত। ৬-১৪ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় ডিম উৎপাদন শূন্য থেকে সর্বোচ্চ হারে (৯০ পৌঁছে। তাছাড়া ডিমের আকার ওজন বৃদ্ধি পায়। ফলে খাদ্যে সেই মোতাবেক নজর দিতে হয়। ১৫-২৬ সপ্তাহ বয়সে দৈহিক বৃদ্ধি এবং ডিমের আকার ও ওজনের তেমন পরিবর্তন হয় না। কাজেই এই পর্যায়ে পূর্ববর্তী পর্যায় থেকে আমিষ ও বিপাকীয় শক্তি কম লাগে। ২৭ থেকে বাকি সময় ডিম উৎপাদন কমে যায়। তবে ডিমের আকার ও ওজন কিছুটা বৃদ্ধি পায় এই সময় দৈহিক বৃদ্ধি স্থির থাকে বিধায় আমিষ ও বিপাকীয় শক্তি কম লাগে। ব্রিডার কোয়েলকে খাদ্য মোরগ-মুরগির মতো ব্রিডার রেশন দিতে হয়। এখাদ্য তৈরি করার সময় ভিটামিন মিনারেল প্রিমিক্সও ব্রিডার রেশনের দিতে হয়। বিভিন্ন বয়সের কোয়েলের খাদ্য তালিকা ! উপাদান (কেজি/১০০ কেজিতে প্রারম্ভিক রেশন (০-৩ সপ্তাহ বৃদ্ধির/বাড়ন্ত রেশন (৪-৫ সপ্তাহ লেয়ার/ব্রিডার রেশন (৬ সপ্তাহ-বাকি সময়) কোয়েলের রোগ ব্যাধির মধ্যে এটি সবচেয়ে মারাত্মক। কারণ এ রোগে আক্রান্ত হলে ১০০% ও মারা যেতে পারে। সাধারণত দুষিত খাদ্য দ্রব্য খাওয়ার মাধ্যমে বাচ্চা কোয়েল এ রোগে আক্রান্ত হয়। সাধারণত এটি লিটারে পালিত কোয়েলের বেশি দেখা যায়। এটি ব্যাকটেরিয়া ঘটিত অস্ত্রের রোগ। এই রোগে আক্রান্ত হলে স্থানীয় যে কোনো পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন। এক ধরনের ভাইরাসের আক্রমণে কোয়েলের এ রোগ হয়। এতে ক্লোমনালী আক্রান্ত হয়ে তীব্র প্রকৃতির প্রদাহের সৃষ্টি করে। ৩ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত এ রোগটি স্থায়ী হতে পারে এবং বাচ্চা কোয়েলে ৮০% পর্যন্ত মৃত্যু হার হতে পারে। আক্রান্ত কোয়েলে হাঁচি, কাশি ও অস্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ শোনা যায়। তবে নাক দিয়ে কোনো তরল পদার্থ নিঃসৃত হতে দেখা যায় না। কোনো কোনো সময় চোখ দিয়ে পানি পড়তে দেখা যায়। যেহেতু এটি ভাইরাসজনিত রোগ- তাই এর কোনো চিকিৎসা নেই। ব্যাকটেরিয়াজনিত মাধ্যমিক সংক্রমণ এড়াতে স্থানীয় পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন । ইসকেরিশিয়া কোলাই নামক ব্যাকটেরিয়া এ রোগ সৃষ্টি করে। বাচ্চা এবং বয়স্ক সব বয়সের কোয়েলই এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এতে সচরাচর শ্বাসতন্ত্র আক্রান্ত হলেও অন্যান্য তন্ত্রও আক্রান্ত হতে পারে। সাধারণত রোগ লক্ষণ প্রাকাশের পূর্বেই পাখির মৃত্যু ঘটে। হঠাৎ পাখির মৃত্যু হার বেড়ে যায় এবং শ্বাসতন্ত্রের উপসর্গ, মুখ হা করে থাকা, নাকে মুখে ফেনা ওঠা, চোখ দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি রোগ দেখা যায়। মুরগির রক্ত আমাশয় সৃষ্টিকারী এককোষী পরজীবিগুলো কোয়েলকে আক্রান্ত করে না। তবে আইমেরিয়া উজুরা ও আইমেরিয়া সুনোডাই নামক এককোষী পরজীবি বাচ্চা কোয়েলকে আক্রান্ত করে। এতে রক্ত আমাশয় দেখা দেয়। বাচ্চা ঝিমাতে থাকে, দুর্বল হয়ে পড়ে এবং রক্ত শূন্যতার কারণে পাখি মারা যায়। লিটার ও খাঁচা পদ্ধতিতে পালিত কোয়েলে প্রায় সময়ই এ রোগটি দেখা যায়। সাধারণত ৩/৪ মাস বা ততোধিক বয়সের কোয়েল আক্রান্ত হয়। এতে মর্দা কোয়েলের প্রজনন ক্ষমতা ও মাদী কোয়েলের ডিম উৎপাদন মারাত্মকভাবে হ্রাস পায়। কাজেই কোয়েল খামারিদের এ রোগ সম্পর্কে জ্ঞান রাখা অত্যন্ত জরুরি। কয়েকটি চর্মরোগ যেমন- হক বার্ন, ব্রেস্ট বিস্টার, স্কেবি হিপ সিন্ড্রোম প্রভৃতি রোগ সম্পর্কে খামারিদের ভালোভাবে জানতে হবে। ছাগল ছানার মৃত্যু রোধে করণীয় ছাগলের মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু ও উপাদেয় প্রাণিজ আমিষ। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপালসহ বিশ্বের অনেক দেশে ছাগলের মাংসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের মাংস পৃথিবীর অন্যান্য যে কোনো জাতের ছাগলের মাংসের চেয়ে সুস্বাদু বলে দাবি করা হয়ে থাকে । ধর্ম বিশ্বাসের কারণে প্রাণিজ আমিষের উৎস হিসেবে পৃথিবীর অনেক দেশে গরুর মাংসের তুলনায় ছাগলের মাংসের ব্যাপক চাহিদা লক্ষ্য করা যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান যেমন- বিয়ে, জন্মদিন, ঈদ, আকিকা প্রভৃতি অনুষ্ঠানে ছাগল জবাই করে ভুড়িভোজের আয়োজন করা হয়ে থাকে। দুধ ও মাংস উৎপাদন ছাড়াও পশম, চামড়া ও জৈব সার উৎপাদনে ছাগল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের চামড়া হতে উন্নতমানের চামড়াজাত পণ্য তৈরি হয়। বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের চামড়ার কদর বিশ্বজোড়া। শীত প্রধান দেশের ছাগলের লম্বা লোম পশমিনা, শাল, সোয়েটার, হ্যাট, কার্পেট, স্যুট ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অ্যাংগোরা জাতের ছাগলের লোম হতে তৈরি হয় সাদা ও সোনালী মোহেয়ার। ছাগলের দুধ, মাংস, চামড়া, পশম ও মলমূত্রের বহুমুখী ব্যবহার একে একটি গুরুত্বপূর্ণ পশুসম্পদে পরিণত করেছে। ছাগল পালনে স্বল্প পুঁজি, স্বল্প জায়গা এবং কম খাদ্য খরচের প্রয়োজন হয়। আত্নকর্মসংস্থান, বেকার সমস্যা হ্রাস, দারিদ্র বিমোচন, পুষ্টি সরবরাহ সর্বোপরি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে ছাগল হতে পারে একটি অন্যতম হাতিয়ার। * বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চল স্বল্প ব্যয়ে ছাগল পালনের জন্য উপযুক্ত। গ্রামের বসতবাড়িতে ২-৪ টি ছাগল পালন করা লাভজনক। বাংলাদেশের মোট ভূমির প্রায় ৭৬% এলাকা ছাগল পালনের উপযোগী। * ছাগল অপ্রচলিত খাদ্য যেমন- কাঁঠাল পাতা, বাঁশ পাতা, কলা পাতা, হিজল পাতা এমনকি বসতবাড়ির আশেপাশের লতাপাতা ও সামান্য ঘাস খেয়ে জীবনধারণ ও বংশবৃদ্ধি করতে সক্ষম। ফলে ছাগলের খাবার জোগাড় করা তেমন কষ্টসাধ্য নয়। * যেসব খামারীর গাভী পালন করার সামর্থ নেই তারা অনায়াসে ২-৪ টি ছাগল পালন করতে পারে। স্বল্প আয়ের মানুষ যেমন ভূমিহীন, ক্ষুদ্র ও মাঝারী চাষি, গ্রামের দুস্থ মহিলা বা ছোট ছোট বালক বালিকারাও বাড়ির আশেপাশে, ক্ষেতের ধারে, রাস্তার পাশে ছাগল চরিয়ে পালন করতে পারে। * ছাগলের রোগ বালাই অন্যান্য গবাদিপশুর তুলনায় কম হওয়ায় ছাগল পালন লাভজনক। * বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগল বছরে ২ বার বাচ্চা দেয় এবং প্রতিবারে ২-৪ টি করে বাচ্চা দেয় বলে এ জাতের ছাগল পালন লাভজনক। * ছাগল খামার খাতে বিনিয়োগকৃত অর্থের ঝুঁকি অন্যান্য গবাদি পশুর তুলনায় কম। * ছাগলের পুষ্টি, প্রজনন, স্বাস্থ্য ও ব্যবস্থাপনার ব্যাপারে খামারীদের প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাব। * স্ক্যাভেঞ্জিং, সেমি-ইন্টেনসিভ এবং ইন্টেনসিভ পদ্ধতিতে ছাগল উৎপাদনের প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাব। * নীতিমালাহীন অবাধ সংকরায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের কৌলিক মানের বিনাশ। * ছাগল উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কার্যকর সমন্বিত জাতীয় পরিকল্পনার অভাব। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মাংস, দুধ, চামড়া ও পশম উৎপাদনের জন্য অনেক উন্নত জাতের ছাগল রয়েছে। মাংস উৎপাদনকারী ছাগলের বিভিন্ন জাতের বিবরণ ! জাতের নাম প্রাপ্তি স্থান দৈহিক ওজন | ব্ল্যাক বেঙ্গল বাংলাদেশ, ভারত ১৫-৩০ কেজি | বোয়ার দক্ষিণ আফ্রিকা, অ্যাঙ্গোলা, নামিবিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন ৭০-৯০ কেজি | দামানি পাকিস্তান, ভারত ২০-২৫ কেজি | বিটাল পাকিস্তান, ভারত ৪০-৬৫ কেজি | যমুনাপাড়ি (রাম ছাগল ভারত, বাংলাদেশ ৪৫-৮০ কেজি ২-৪ লিটার ৬১৮ লিটার | সানেন হল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র ৬৫-৯৫ কেজি ৩-৫ লিটার ১৫০০ লিটার | অ্যাংলো নুবিয়ান ব্রিটেন, সুইজারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ৬০-৭০ কেজি ২-৩ লিটার ৭৭৫ লিটার | টোগেনবার্গ সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র ৫০-৬৫ কেজি ১ লিটার ৫০০ লিটার | দামাসকাস সিরিয়া, লেবানন ৫০-৬০ কেজি ২-৩ লিটার ৫২৫ লিটার | বারবারি উত্তর ভারত, পাকিস্তান ৩৫-৪০ কেজি ১-২ লিটার ১২০-১৫০ লিটার | ব্রিটিশ আলপাইন ব্রিটেন, ইউরোপ ৬০-৬৫ কেজি ৯০০-১৩০০ মি.লি ২১০-২৭৫ লিটার চামড়া উৎপাদনকারী ছাগলের বিভিন্ন জাতের বিবরণ ! জাতের নাম প্রাপ্তি স্থান দৈহিক ওজন | ব্ল্যাক বেঙ্গল বাংলাদেশ, ভারত ১৫-৩০ কেজি | মালাবার ভারত ৩৫-৪০ কেজি | বারবারি উত্তর ভারত, পাকিস্তান ৩৫-৪০ কেজি | দামাসকাস সিরিয়া, লেবানন ৫০-৬০ কেজি পশম উৎপাদনকারী ছাগলের বিভিন্ন জাতের বিবরণ ! জাতের নাম প্রাপ্তি স্থান লোম/পশমের নাম | অ্যাংগোরা তুরস্ক, দক্ষিণ আফ্রিকা, যুক্তরাষ্ট্র মোহেয়ার | মেরাডি উত্তর ভারত, পাকিস্তান ক্যাশমেয়ার ছাগলের সংখ্যা ২-৫টি হলে পারিবারিক ক্ষুদ্র খামার তৈরি করা উচিত। এ খামারে ছাগলের জন্য আলাদা কোনো বাসগৃহের প্রয়োজন হয় না। সাধারণত গোয়াল ঘরে বা খামারীর শোয়ার ঘরে বা বসতঘরের পাশের বারান্দায় ছাগলকে রাখা হয়। ছাগলের খাদ্যের সংস্থান হয় বসত ঘরের আশপাশের পতিত জমি ও ক্ষেতের আইলের ঘাস হতে। তবে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে গমের ভূষি, চালের কুঁড়া, ছোলার ভূষি, ভাতের মাড়, কাঁঠাল পাতা প্রভৃতি সরবরাহ করা হয়ে থাকে। অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করতে হয় বলে ভূমিহীন ক্ষুদ্র খামারী, প্রান্তিক চাষি এবং উচ্চ বিত্ত কৃষক সকলেই এ ধরনের খামার করতে পারেন। এ ধরনের খামার স্থাপনে অল্প জায়গা এবং ব্যবস্থাপনায় অল্প শ্রম প্রয়োজন হয়। বিনিয়োগ অল্প বলে এ ধরনের খামারে ঝুঁকির পরিমাণও কম। এক সাথে অল্প সংখ্যক ছাগল পালন করা হয় বলে ব্যবস্থাপনা সহজসাধ্য। এদের রোগ ব্যাধিও তুলনামূলকভাবে কম হয় এবং উৎপাদন ভালো হয়। সংখ্যা কম হওয়ায় বাজারজাতকরণও তুলনামূলকভাবে সহজ। তবে অল্প সংখ্যক ছাগল পালনের কারণে বাৎসরিক আয় কম হয়। তাই একক পেশা হিসেবে গ্রহণের জন্য এ ধরনের ছাগল পালন পদ্ধতি উপযুক্ত নয়। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পালন করা হয় না বলে অনেক সময় ছাগলের খাদ্য ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা খাতে কম অর্থ বিনিয়োগ করা হয়। ফলে উৎপাদন অনেক সময় আশানুরূপ হয় না। এ ধরনের খামার হতে বছরে ১২-১৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। এ খামারে ছাগলের সংখ্যা ৮-১০ টি হয়ে থাকে। বসত ঘরের আশে পাশের অনাবাদি জমি, পতিত জমি যেমন- রেল লাইনের ধার, বাঁধ, পুকুর পাড়, খেলার মাঠ, পাহাড়ী ভূমি, নদীর চর প্রভৃতি জায়গায় মুক্তভাবে সারাদিন ছাগল চরানো হয়। শুধু রাতের বেলায় ছাগলকে বাড়িতে নেয়া হয়। এ সময় শুধুমাত্র দানাদার খাবার ছাগলকে সরবরাহ করা হয়। এ ধরণের খামারে পতিত/অনাবাদি জমিতে মুক্তভাবে চরে বেড়ায় বলে ছাগলের জন্য আলাদাভাবে ঘাস উৎপাদনের প্রয়োজন হয় না। আবার খাদ্য ব্যবস্থাপনা খাতেও খরচ কম হয়। মুক্তভাবে চরে বেড়ায় বলে ছাগলের রোগ-বালাই তুলনামূলকভাবে কম হয়। কিন্তু মুক্তভাবে চরে বেড়ায় বলে রক্ষণাবেক্ষণ ও দেখাশোনার কাজে নজরদারি করতে হয়। নতুবা ছাগল হারিয়ে যাওয়ার বা চুরি হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। মুক্তভাবে চরে বেড়ানোর কারণে অনেক সময় ছাগল কর্তৃক অন্যের ক্ষেতের ফসল নষ্ট করার সম্ভাবনা থাকে। এর ফলে প্রতিবেশীর সাথে ঝগড়া-বিবাদ হতে পারে। দেশব্যাপী নিবিড় কৃষি কাজের কারণে বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশের অধিকাংশ স্থানে এ পদ্ধতিতে ছাগল পালন করা দুরুহ। মুক্তভাবে চরে বেড়ায় বলে ছাগলের পরিকল্পিত প্রজনন সম্ভব নাও হতে পারে। এ ধরনের খামার হতে বছরে ২৫-৩৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। এ ধরনের পদ্ধতিতে খামারে ২০ বা ততোধিক সংখ্যক ছাগল পালন করা হয়। খামারীর বিনিয়োগ ও ইচ্ছার উপর এই সংখ্যা নির্ভরশীল। এ পদ্ধতিতে ছাগলকে দিনের বেলায় খামারের নিজস্ব ভূমিতে চরানো হয় এবং রাতের বেলায় ঘরে আবদ্ধ অবস্থায় রাখা হয়। ছাগলের পুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন্য দানাদার খাদ্য ও কাঁচা ঘাস সরবরাহ করা হয়। এই পদ্ধতিতে পালন করলে ছাগল কর্তৃক অন্যের ক্ষেতের ক্ষতিসাধনের সম্ভাবনা থাকে না বলে বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে এই পদ্ধতি বিশেষ উপযোগী। খাদ্য ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার পেছনে বেশি বিনিয়োগ করা হয় বলে এই পদ্ধতিতে উৎপাদন আশাব্যঞ্জক হয়। বিনিয়োগ বেশি করতে হয় বলে স্বল্প পুঁজির খামারীর জন্য এই পদ্ধতি কিছুটা ব্যয় বহুল। এক সাথে অনেক ছাগল পালন করা হয় বলে খামারের কোনো একটি ছাগলে সংক্রামক রোগ হলে তা দ্রুত খামারে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা খাতে খরচ বেশি হয়। বিনিয়োগের উপর আয় নির্ভরশীল। বিনিয়োগ যত বেশি হবে অর্থাৎ যত বেশি সংখ্যায় ছাগল পালন করা হবে আয়ও সেই অনুপাতে বেশি হবে। এই পদ্ধতিতে খামারে শতাধিক হতে সহস্রাধিক ছাগল পালন করা সম্ভব। বিনিয়োগের পরিমাণের উপর এই সংখ্যা নির্ভরশীল। এই পদ্ধতিতে ছাগলকে সম্পূর্ণ আবদ্ধ অবস্থায় পালন করা হয় এবং কাঁচা ঘাস, দানাদার খাদ্যসহ সকল প্রকার খাদ্য ও পানীয় সরবরাহ করা হয়। এই পদ্ধতিতে ছাগলের মুক্তভাবে চারণভূমিতে চরে বেড়ানোর কোনো সুযোগ থাকে না। তবে খামার গৃহের সাথে খামার গৃহের প্রায় বিগুণ জায়গা নিয়ে খোঁয়াড় তৈরি করা হয় যার চারপাশে বেড়া দেয়া থাকে। উক্ত ধোঁয়াড়ে ছাগলকে দিনের বেলা ছেড়ে দেয়া হয় এবং সকল প্রকার রাফেজ জাতীয় খাদ্য খোঁয়াড়ে সরবরাহ করা হয়। এ পদ্ধতিতে পরিকল্পিতভাবে খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা খাতে ব্যয় করা হয় বলে উৎপাদন আশানুরূপ হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রজনন ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়। অল্প জায়গায় অধিক সংখ্যক ছাগল পালন করা হয় বলে তুলনামূলকভাবে জনবল খাতে ব্যয় কম হয়। বিজ্ঞানসম্মত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি অনুসরণ করার মাধ্যমে ছাগল পালনকে শিল্প হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। তবে এ পদ্ধতিতে ছাগল পালনে কতিপয় অসুবিধা রয়েছে। গৃহ নির্মাণ ও খোঁয়াড় স্থাপনে প্রাথমিক বিনিয়োগ তুলনামূলকভাবে বেশি। এই পদ্ধতিতে খাদ্য ব্যবস্থাপনা খাতে ব্যয় তুলনামূলকভাবে অন্য পদ্ধতির চেয়ে বেশি। সময়মতো কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন নিশ্চিত করা না গেলে উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি পায়। ফলে কখনো কখনো এই পদ্ধতি লাভজনক হয় না। আবার একসাথে অধিক সংখ্যক ছাগল পালন করা হয় বলে খামারের কোনো একটি ছাগলে সংক্রামক রোগ হলে তা দ্রুত খামারে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা খাতে ব্যয় বৃদ্ধি পায়। বিনিয়োগের উপর আয় নির্ভরশীল। বিনিয়োগ যত বেশি হবে অর্থাৎ যত বেশি সংখ্যায় ছাগল পালন করা হবে আয়ও সেই অনুপাতে বেশি হবে। ফলজ বা বনজ বাগানে সমন্বিত উপায়ে আধা-নিবিড় বা পারিবারিকভাবে ছাগল পালন করা যেতে পারে। সাধারণত পেয়ারা, পেঁপে, আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা প্রভৃতি ফলজ বাগান অথবা বনজ বাগানের নিচে পারা, সিগনাল, মাসকালাই, কাউপি, ধইঞ্চা প্রভৃতি মাস/রাফেজ চাষ করা যেতে পারে। ফলে ঘাস চাষের জন্য আলাদা কোনো জমির প্রয়োজন হয় না। উক্ত ঘাস কেটে খাওয়ানো যেতে পারে বা এতে ছাগল চরানো যেতে পারে। এ ছাড়া ফল বাগানের অতিরিক্ত পাতা কেটে ছাগলকে খাওয়ানো যেতে পারে। সমন্বিত উপায়ে খামার গড়ে তোলা হয় বলে ছাগলের জন্য আলাদা চারণভূমি বা ঘাস চাষের ভূমির প্রয়োজন হয় না। একই ব্যক্তি একই সাথে বাগানের তদারকি ও ছাগল দেখাশোনা করতে পারেন বলে এই পদ্ধতিতে শ্রমের সাশ্রয় হয়। ছাগলের মল-মূত্র জৈব সার হিসেবে খামারে ব্যবহার করা যায়। এই পদ্ধতিতে ছাগর চরে বেড়ানোর সুযোগ পায় এবং অল্প জায়গায় আবদ্ধ থাকতে হয় না বলে রোগ বালাইয়ের প্রকোপ কম হয়। তবে ছাগল পালনের সময়ে নজরদারী না থাকলে ছাগল কর্তৃক বাগানের চারা গাছ, ছোট গাছ, সবজি ক্ষেত খেয়ে ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে। সমন্বিত উপায়ে পালন করা হয় বলে খামারীগণ বাগান ও ছাগল খামার হতে তুলনামূলকভাবে বেশি আয় করতে পারেন। স্বাস্থ্যসম্মত ও লাভজনক ছাগল খামার স্থাপনের জন্য স্থান নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ছাগল খামার স্থাপনের সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হবে। যথাসম্ভব উঁচু ও শুষ্ক জায়গায় ছাগল খামার স্থাপন করতে হবে, যাতে বন্যার পানি খামারে প্রবেশ করতে না পারে এবং বৃষ্টির পানি জমে না থাকে। খোলামেলা এবং প্রচুর আলো বাতাস রয়েছে এমন জায়গায় খামার স্থাপন করা বাঞ্ছনীয়। ঘাস চাষের উপযোগী উর্বর মাটি যেমন- দোআঁশ বা বেলে দোআঁশ মাটিতে খামার স্থাপন করলে ঘাস চাষের সুবিধা হয়। লোকালয় হতে সামান্য দূরে কিন্তু বাজার বা শহরের সাথে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে এমন স্থানে খামার স্থাপন করা উচিত। এতে খামারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি পরিবহন সহজতর হয়। বিশুদ্ধ পানির উৎস/সরবরাহ রয়েছে এমন স্থানে খামার স্থাপনা করা প্রয়োজন। বিদ্যুতের সুবন্দোবস্ত রয়েছে এমন স্থানে খামার স্থাপন করতে হবে। খামারে পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় নালা নর্দমা থাকতে হবে। কাছাকাছি চারণভূমি আছে এমন স্থানে খামার স্থাপন করা লাভজনক। এ ছাড়া জীবন ধারণের আধুনিক সুযোগ সুবিধা রয়েছে, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো, সামাজিক অসন্তোষ নেই এমন স্থানে খামার স্থাপন করা বাঞ্ছনীয়। ছাগলের বাসগৃহ শুদ্ধ ও উঁচু স্থানে নির্মাণ করা দরকার। ঘরে আলো-বাতাস ঢোকার ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। ঘরের মেঝে সব সময় শুষ্ক ও পরিষ্কার রাখার ব্যবস্থা করা উচিৎ। ছাগলের ঘর পূর্ব পশ্চিমে লম্বা লম্বি দক্ষিণ দিক খোলা থাকলে ভালো। পারিবারিক পদ্ধতিতে এবং মুক্তভাবে ছাগল পালন করলে ছাগলের জন্য আলাদা ঘরের তেমন প্রয়োজন হয় না। মানুষের থাকার ঘরের একপাশে, ঘরের পাশের বারান্দায় অথবা গোয়াল ঘরের গরুর সাথে ছাগল পালন করা হয়। আধা নিবিড় ও নিবিড় পদ্ধতিতে বাণিজ্যিকভাবে একসাথে অনেক ছাগল পালন করা হয় বলে ছাগলের জন্য আলাদা করে বিভিন্ন ঘর তৈরি করতে হয়। একটি বাণিজ্যিক ছাগল খামারে নিম্নবর্ণিত আলাদা আলাদা ঘর থাকা বাঞ্ছনীয়: * প্রজনন উপযোগী ও দুগ্ধবতী ছাগলের ঘর, ব্রুডিং পেন * বাচ্চা ছাগলের ঘর (দুধ ছাড়ানো পর্যন্ত) * মাংস উৎপাদনকারী ছাগলের ঘর (২-৩ মাস বয়স হতে প্রাপ্ত বয়স্ক) * পাঠা ছাগলের ঘর (৩ মাস বয়স হতে সার্ভিসকালীন সময় * আইসোলেশন শেড (অসুস্থ ছাগলের জন্য) * কোয়ারেন্টাইন শেড (নতুন ক্রয়কৃত ছাগলের জন্য ক্রয়ের পর ২ সপ্তাহ পর্যন্ত) * দানাদার খাদ্য রাখার ঘর * সবুজ ঘাস ও রাফেজ জাতীয় খাদ্য রাখার ঘর পালন পদ্ধতি অনুসারে ছাগলের ঘরকে দুই ভাবে শ্রেণি বিভাগ করা যায়। মেঝে পদ্ধতির ঘর এ ধরনের ঘরে ছাগলকে মেঝেতে পালন করা হয়। মাচা পদ্ধতির ঘর এ ধরনের ঘরে মেঝের উপর মাচা তৈরি করে তার উপর ছাগল পালন করা হয়। নির্মাণ উপকরণের উপর ভিত্তি করে মেঝে পদ্ধতির ঘর তিন রকম হতে পারে। # অর্ধ পাকা মেঝের ঘর ছাগল অন্যান্য প্রাণির খাদ্যের উচ্ছিষ্টাংশ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে। আবার ছাগলের সামনে গাছের ডালপালা ও কাণ্ডসহ পাতা দিলে ছাগল কাণ্ড বাদে শুধু পাতা খেয়ে থাকে। ছাগল সাধারণত বেছে বেছে খাদ্য খেয়ে থাকে। ছাগল মিষ্টি, তিক্ততা এবং টকা স্বাদের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে। এরা তিক্ত স্বাদ বেশি সহ্য করতে পারে। ছাগল লিগুম ফডার বেশি পছন্দ করে। ছাগল শালগম, ভুট্টা, জোয়ার ইত্যাদি কাঁচা ঘাস পছন্দ করলেও সাইলেজ পছন্দ করে না। নিতান্ত বাধ্য না হলে এরা সাইলেজ খেতে চায় না। ! ছাগলের ওজন (কেজি দৈনিক দানাদার খাদ্য সরবরাহ (গ্রাম দৈনিক ঘাস সরবরাহ (কেজি) বয়স্ক ছাগলের তুলনায় ছাগল ছানার দানাদার খাদ্য মিশ্রণে কম আঁশ, উচ্চ আমিষ ও উচ্চ বিপাকীয় শক্তি থাকতে হবে। ৪-১৫ বয়সী ছাগল (বাড়ন্তকালীন সময়) কে পর্যাপ্ত প্রোটিন সমৃদ্ধ দানাদার ও আঁশজাতীয় খাদ্য প্রদান করা প্রয়োজন। স্মরণ রাখা দরকার যে, ছাগল খামারের খাদ্য ব্যয় মোট ব্যয়ের ৬০-৭০ ভাগ। তাই খামারের লাভ লোকসান খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও ব্যয়ের উপর নির্ভরশীল। দানাদার খাদ্যের মূল্য আঁশ জাতীয় খাবারের চেয়ে বেশি। তাই আঁশ জাতীয় খাবার খেয়ে যত বেশি পুষ্টি চাহিদা মেটানো যাবে তত ব্যয় কমানো যাবে। বিভিন্ন বয়সী ছাগলের দৈনিক খাদ্য সরবরাহের তালিকা উপরে ও নিচের ছকগুলোতে দেখানো হলো। দুগ্ধবতী গাভীর দৈনিক খাদ্য সরবরাহের তালিকা ! ছাগীর ওজন (কেজি দুধের পরিমাণ দানাদার খাদ্য (গ্রাম ঘাস/পাতা (কেজি খড় (গ্রাম ভাতের মাড় (কেজি) বিভিন্ন ওজনের খাসীর দৈনিক খাদ্য সরবরাহের তালিকা ! বয়স (মাস ওজন (কেজি ঘাস/পাতা (কেজি ইউরিয়া মিশ্রিত খড় (কেজি দানাদার খাদ্য (গ্রাম ভাতের মাড় (কেজি) বাচ্চা ও বড় ছাগলের দানাদার খাদ্যের মিশ্রণ ! খাদ্যের উপাদান বাচ্চা ছাগলের খাদ্য বড় ছাগলের খাদ্য | তিলের খৈল ৩৫ ভাগ ২৫ ভাগ | গমের ভূষি ২০ ভাগ ২০ ভাগ | খনিজ মিশ্রণ ০৪ ভাগ ০৪ ভাগ | মোট ১০০ ভাগ ১০০ ভাগ * যৌন পরিপক্কতায় আসার বয়স ও ওজন * ছাগল প্রতি মাংস উৎপাদন * বয়োসন্ধির বয়স প্রথম প্রজননে আসার বয়স ও ওজন * প্রথম গর্ভধারণের সময় বয়স ও ওজন * প্রথম প্রসবে ওজন ও বয়স * প্রতিবার গর্ভধারণের জন্য পাল দেয়ার সংখ্যা পাঁঠার শুক্রাণুর গুণগত মান * পাঁঠার বয়স কমপক্ষে ১২ মাস বা তার বেশি হতে হবে। * পাঁঠার পিতামাতার অধিক উৎপাদনের রেকর্ড থাকতে হবে। * পাঁঠার অণ্ডকোষ বড় ও সুগঠিত হবে। * পেছনের পা মজবুত ও শক্তিশালী হবে। * অবশ্যই সকল প্রকার যৌন রোগ হতে যুক্ত থাকবে। প্রজনন উপযোগী ছাগী নির্বাচনের সময় নিচের বৈশিষ্ট্যসমূহের প্রতি গুরুত্বারোপ করতে হবে: * ছাগীর বয়স কমপক্ষে ৯ মাস হতে হবে। দৈহিক ওজন কমপক্ষে ১২ কেজি হতে হবে। * ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের হলে মাংসবহুল ছাগী নির্বাচন করতে হবে। * ছাগীর পিতা-মাতার অধিক উৎপাদনের রেকর্ড থাকতে হবে। * দৈহিক বৃদ্ধির হার বেশি এমন ছাগী নির্বাচন করতে হবে। * ছাগী অবশ্যই শান্ত প্রকৃতির হবে। * ছাগীর আচরণে অস্থিরতা দেখা যায়। * খাওয়া দাওয়া কমে যায় বা ছেড়ে দেয়। * মাঝে মাঝে উচ্চ স্বরে চিৎকার করে। * সঙ্গী অন্য ছাগলের পিঠের উপর লাফিয়ে উঠে। অন্য ছাগলকে তার পিঠে উঠতে দেয়। * ঘন ঘন লেজ নাড়ে, যোনীদ্বার (ভালোভা) লাল হয় এবং ফুলে যায়। * যোনীদ্বার দিয়ে জেলির মতো মিউকাস জাতীয় তরল পদার্থ বের হয়। ছাগীকে পাল দেওয়ার উপযুক্ত সময় নির্ধারণ * ছাগী গরম হওয়ার ৮ ঘণ্টা পর এবং ১৮ ঘণ্টার মধ্যে পাল দিতে হয়। * প্রয়োজনে এ সময়ের মধ্যে দুইবার পাল দিয়ে গর্ভধারণ নিশ্চিত করা যায়। সকালে গরম হলে বিকালে এবং বিকালে গরম হলে পরের দিন সকালে পাল দেয়া প্রয়োজন। * সঠিক সময়ে পাল দেয়া না হলে পরবর্তী ১৮ দিন হতে ২১ দিনের মধ্যে ছাগী পুনরায় গরম হবে বা হিটে আসবে। * একবার বাচ্চা প্রসবের দেড় হতে দুই মাস পর ছাগী পুনরায় গরম হয়। * ছাগীকে ৩-৪ বার পাল দেয়ার পরও গর্ভবর্তী না হলে অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। প্রজননের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত ছাগীর যত্ন সুস্থ, সবল ও স্বাস্থ্যবান বাচ্চা উৎপাদনের লক্ষ্যে ছাগীকে গর্ভকালীন সময়ে উন্নতমানের খাবার এবং উপযুক্ত যত্ন নেয়া জরুরি। এ সময়ে ছাগীকে স্বাভাবিক খাদ্যের পাশাপাশি ভিটামিন ও মিনারেল সরবরাহ করতে হবে। গর্ভস্থ ভ্রূণের দেহের দুই তৃতীয়াংশ বৃদ্ধি ঘটে গর্ভধারণের শেষ সপ্তাহে। তাই এসময়ে আমিষের চাহিদা তিনগুণ হয়। এসময়ে ভ্রূণের বৃদ্ধি ও ছাগীর স্তনের বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে উন্নত মানের খাবার দিতে হবে। বাচ্চা প্রসবের দুই সপ্তাহ পূর্ব হতে ছাগীকে পৃথক রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। এসময় মাচার উপর বা উঁচু স্থানে ছাগীকে উঠতে না দেয়া ভালো। দিনে ঘর সংলগ্ন খোঁয়াড় অথবা উঠানে ছায়ার মধ্যে ছাগীকে রাখতে হবে। গর্ভবতী ছাগীকে শুকনা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন স্থানে রাখতে হবে। রাতে মাটিতে শুকনো ও পরিষ্কার খড় বা চট বিছিয়ে বিছানা তৈরি করে দিতে হবে। প্রসবের পূর্বে ছাগীর ওলান এবং লেজের চারপাশের পশম পরিষ্কার করতে হবে। এসময় দানাদার খাদ্য সরবরাহ কমিয়ে দিতে হবে বা বন্ধ করতে হবে। প্রসব ঘর অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, শুকনা এবং জীবানুমুক্ত রাখতে হবে। প্রসূতি ছাগী ও সদ্যজাত বাচ্চার জন্য মেঝেতে বিছানা/বেডিং এর ব্যবস্থা করতে হবে। প্রসবের ঘরে পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে। অত্যন্ত শীতের মধ্যে সদ্যজাত বাচ্চাকে যেন উষ্ণ রাখা যায় সে সুযোগ থাকতে হবে। প্রসবের পর ছাগীর প্রয়োজনের উপর লক্ষ্য রেখে খাদ্যের পরিমাণ প্রয়োজন অনুসারে বৃদ্ধি করা আবশ্যক। গাভীর দুধের চেয়ে ছাগীর দুধে প্রোটিন ও চর্বির শতকরা পরিমাণ বেশি থাকে। যে কারণে দুগ্ধবতী ছাগীকে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন ও ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার প্রদান করতে হবে। দুগ্ধবতী ছাগীর হাইপোক্যালসেমিয়া প্রতিরোধ করার জন্য খাদ্যে প্রয়োজনীয় পরিমাণে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করতে হবে। সদ্য প্রসূত ছাগল ছানার যত্ন প্রসবের সাথে সাথে বাচ্চাকে মায়ের সামনে দিতে হবে যাতে ছাগী বাচ্চার শরীর চেটে পরিষ্কার করতে পারে। বাচ্চার নাক শ্লেম্মাতে আটকে থাকার কারণে দম বন্ধ হয়ে বাচ্চা মারা যেতে পারে তাই প্রসবের সাথে সাথে বাচ্চার সমস্ত শরীর ও নাকের শ্লেষ্মা সরিয়ে নাকের মধ্যে ফু দিয়ে বাচ্চার শ্বাস প্রশ্বাসে সহযোগিতা করতে হবে। শীতের সময় দ্রুত বাচ্চার শরীর মুছে না দিলে শীতে বাচ্চার শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা দ্রুত হারাতে থাকে এবং বাচ্চা কাঁপতে কাঁপতে মারা যায়। এজন্য বাচ্চাকে উষ্ণ স্থানে অর্থাৎ খড় বা চটের উপর রেখে চারদিক চট দিয়ে ঘিরে দিতে হবে অথবা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সদ্য প্রসূত ছাগল ছানাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও শুষ্ক জায়গায় (ব্রট্রডিং পেন) রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। বাচ্চা প্রসবের পরপরই বাচ্চার নাভি ২-৩ সে.মি. রেখে বাকি অংশ কেটে দিতে হবে এবং উক্ত স্থানে টিংচার অব আয়োডিন লাগিয়ে দিতে হবে। সদ্য প্রসূত বাচ্চার বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন শক্তি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ছাগল ছানার পেটে গোল কৃমি, ফিতা কৃমি এবং যকৃত কৃমিসহ বিভিন্ন ধরনের কৃমি হতে থাকে। এর ফলে ছাগলের খাদ্য হজম কমে যায় এবং হজমকৃত খাদ্য শোষণে ব্যাঘাত ঘটে। এক পর্যায়ে বাচ্চা অপুষ্টিতে দুর্বল হয়ে মারা যেতে পারে। তাই বাচ্চার বয়স একমাসের অধিক হলে প্রতি চার মাস পরপর পায়খানা পরীক্ষা করে ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী কৃমির ঔষধ খাওয়াতে হবে। দুই পদ্ধতিতে আমাদের খাসীকরণ করা হয়ে থাকে: বন্ধ পদ্ধতি বার্ডিজোস ক্যাস্ট্রেটর দ্বারা এবং রাবার রিং পরিয়ে ছাগলকে খাসী করা হয়ে থাকে। এ পদ্ধতিতে শরীর হতে সেক্স গ্লান্ড অপসারণ করা হয় না অর্থ্যাৎ সেক্স গ্লাণ্ড যথাস্থানেই থাকে। মুক্ত/খোলা পদ্ধতি ধারালো ছুরি ব্লেড/স্কালপেল এর সাহায্যে সার্জিক্যাল অপারেশনের মাধ্যমে এ পদ্ধতিতে শরীর হতে সেক্স গ্লান্ড অপসারণ করা হয়। সার্জিক্যাল অপারেশনে সৃষ্ট ক্ষতে যে মশা, মাছি বা পোকামাকড় না বসে সেজন্য সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ক্ষতস্থানে সালফানিলামাইড পাউডার লাগাতে হবে। স্যাঁতসেঁতে ও অপরিষ্কার স্থানে খাসীকে রাখা যাবে না। শুকনো জায়গার ব্যবস্থ করতে হবে। প্রয়োজনে ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী খাসীকে এন্টিবায়োটিক ইনজেকশন দেয়া যেতে পারে। রোগ ব্যাধি ছাগল খামারের অন্যতম প্রধান ক্ষতির কারণ। লাভজনকভাবে ছাগল পালন করতে হলে খামারের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার উপর গুরুত্বারোপ করতে হবে। রোগের বিরূদ্ধে সময়মতো যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে খামারের ক্ষতি এড়ানো অসম্ভব হয়ে পরে। তাই খামারের রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রমের উপর সমধিক গুরুত্ব প্রদান করতে হবে। * ছাগলের নাক, মুখ ও চোখ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবে। * চোখের কোনায় পিঁচুটি থাকবে না। * ছাগল দলবদ্ধভাবে থাকবে এবং দলের সাথে চলাফেরা করবে। * সারা শরীরের লোম উজ্জ্বল, মসৃণ ও চকচকে থাকবে। * কান সজাগ ও খাড়া থাকবে এবং লেজ স্বাভাবিকভাবে নেড়ে মশা মাছি তাড়াবে। * ছাগলের ক্ষুধা থাকবে এবং সবসময় কিছু না কিছু খেতে আগ্রহ প্রকাশ করবে। * পানির পিপাসা স্বাভাবিক থাকবে। * মল-মূত্র স্বাভাবিক রংয়ের এবং নিয়মিত হবে। * পায়ু অঞ্চল থাকবে পরিচ্ছন্ন। * শান্ত থাকবে এবং অপরিচিত কোনো কিছুর সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করবে না। * ছাগলের মুখ ও চোখ নিস্তেজ ও বিষণ্ন হবে। চোখের কোনায় পিচুটি থাকতে পারে। * ছাগল দল থেকে সরে ধীরে ধীরে চলাফেরা করবে অথবা চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকবে। * ছাগলের ক্ষুধা কম থাকবে এবং খাদ্য গ্রহণে অনীহা প্রকাশ করবে। * বিশেষ বিশেষ রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ লক্ষণ থাকবে যেমন- পিপিআর হলে, ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা, ধনুষ্টংকার হলে শরীর শক্ত হয়ে যাবে এবং নড়াচড়া করবে না, একথাইমা হলে যা দেখা যাবে, ক্ষুরারোগ হলে মুখে, জিহ্বায় ও পায়ের ক্ষুরে ক্ষতস্থান দেখা যাবে ইত্যাদি। * মল-মূত্র অনিয়মিত এবং স্বাভাবিক হবে না। * তীব্র/অতি তীব্র রোগে অস্থিরতা প্রকাশ করবে। খাদ্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পরিমাণমতো না থাকলে উক্ত খাদ্য খেয়ে ছাগল অপুষ্টিজনিত রোগব্যাধিতে ভুগে থাকে। কিছু কিছু পুষ্টি উপাদান দৈহিক বৃদ্ধির জন্য অধিক পরিমাণে প্রয়োজন হয় যেমন- শর্করা, আমিষ ও স্নেহ জাতীয় খাদ্য। আবার কিছু কিছু উপাদান খুব সামান্য পরিমাণে প্রয়োজন হয়। যেমন- মিনারেল ও ভিটামিন। এদের প্রয়োজন খুব সামান্য পরিমাণে হলেও এর অভাবে ব্যাপক ক্ষতি হয়। তাই অপুষ্টি জনিত রোগব্যাধি সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান থাকা আবশ্যক। নিম্নে কয়েকটি অপুষ্টি জনিত রোগব্যাধি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোকপাত করা হলো। শরীরে আয়রনের অভাব হলে রক্তশূন্যতা দেখা যায়। এ ছাড়া কপার, কোবাল্ট ও ভিটামিন-বি এর অভাব হলেও রক্তশূন্যতা হয়ে থাকে। পরজীবির আক্রমণেও ছাগলে রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। এ রোগে ছাগল ফ্যাকাশে হয়ে যায়, ক্ষুধামন্দা দেখা যায়, পর্যায়ক্রমে শুকিয়ে যায় এমনকি মৃত্যুবরণ করতে পারে। সুষম খাদ্য প্রদানের মাধ্যমে রক্তশূন্যতা এড়ানো সম্ভব। শরীর আয়োডিনের অভাব হলে এ রোগ দেখা যায়। এ রোগে গলা ফুলে যায়, প্রজনন অক্ষমতা দেখা দেয় এবং দুর্বল বাচ্চা জন্ম হয়। ছাগলের খাদ্যে আয়োডিনযুক্ত লবণ যোগ করে ছাগলকে খাওয়ালে ছাড়া কপার, কোবাল্ট ও ভিটামিন-বি এর অভাব হলেও রক্তশূন্যতা হয়ে থাকে। পরজীবির আক্রমণেও ছাগলে রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। এ রোগে ছাগল ফ্যাকাশে হয়ে যায়, ক্ষুধামন্দা দেখা যায়, পর্যায়ক্রমে শুকিয়ে যায় এমনকি মৃত্যুবরণ করতে পারে। সুষম খাদ্য প্রদানের মাধ্যমে রক্তশূন্যতা এড়ানো সম্ভব। পরজীবিজনিত রোগে ছাগলের পুষ্টির অভাব ঘটে। ফলে উৎপাদন বাধাগ্রস্থ হয়। একটি ছাগল খামার সফলভাবে পরিচালনা করতে হলে ছাগলকে অবশ্যই অন্তঃপরজীবি ও বহিঃপরজীবির আক্রমণ হতে মুক্ত রাখতে হবে। নিম্নে ছাগলের কয়েকটি অন্তঃপরজীবি ও বহিঃপরজীবিজনিত রোগব্যাধি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোকপাত করা হলো। ছাগলের অন্তঃপরজীবিজনিত রোগ প্রধানত ফ্যাসিওলা, প্যারামফিস্টোমাম, অ্যাসকারিয়া, হেমোনকাস, হুক ওয়ার্ম, সিস্টোসোমা, ইসোফেগোসটোমাম, ট্রাইচুরিয়া, ট্রাইকোস্টংগাইলাস প্রভৃতি প্রজাতির কৃমি দ্বারা ঘটে থাকে। এসব কৃমির আক্রমণে শরীরে পুষ্টির অভাব ঘটে, রক্তশূন্যতা দেখা যায়, ওজন কমে যায়, ক্ষুধামন্দা ঘটে, আক্রান্ত অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং অতি তীব্র প্রকৃতির রোগে ছাগলের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে থাকে। ছাগলের বয়স একমাসের অধিক হলে প্রতি চার মাস পরপর পায়খানা পরীক্ষা করে ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী কৃমির ঔষধ খাওয়াতে হবে। উঁকুন, আঠালী, মাইট, মাছি প্রভৃতি কীটপতঙ্গ ছাগলের বহিঃপরজীবিজনিত রোগের প্রধান কারণ। মাইটের আক্রমণে ছাগলের সারকোপটিক মেঞ্জ, ডেমোডেকটিক মেঞ্জ, সোরোপটিক মেঞ্জ ও কোরিওপটিক মেঞ্জ খোস পাঁচড়া রোগ হয়ে থাকে। এ রোগে ছাগলের দৈহিক বৃদ্ধি ও উৎপাদন যেমন বাধাগ্রস্থ হয় তেমনি এর চামড়ার গুণগত মান কমে যায়। ইস্ট্রাস ওভিস প্রজাতির মাছির লার্ভার আক্রমণে ছাগলের নেজাল মিয়াসিস রোগ হয় এ রোগে ছাগলের নাক চুলকায়, হাঁচি হয়, শ্বাসকষ্ট হয়, খাদ্য গ্রহণ হ্রাস পায়, ছাগল দুর্বল হয়ে পড়ে এমনকি মারাও যায়। উঁকুন ও আঠালী ছাগলের শরীর হতে রক্ত চুষে খায়। এদের অতিরিক্ত আক্রমণে ছাগল অস্থির হয়ে পড়ে, খাদ্য গ্রহণে অনীহা দেখায়, রক্ত শূন্যতায় ভোগে। বহিঃপরজীবিজনিত রোগ হতে ছাগলকে রক্ষার জন্য একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ও পথ্য প্রদান করতে হবে। বাচ্চা প্রসবের কিছুদিন পূর্ব হতে কিছুদিন পর পর্যন্ত সময়ে ক্যালসিয়ামের অভাবে ছাগীতে এ রোগ দেখা যায়। এ রোগে ছাগীর পক্ষাঘাতের মতো অবস্থা হয়, ছাগী ঘাড় ঘুরিয়ে অবশ হয়ে শুয়ে পড়ে, অজ্ঞান ও প্যারালাইজড হয়ে যায় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়। চিকিৎসা না করালে ১২-২৪ ঘণ্টার মধ্যে ছাগল মারা যায়। একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী আক্রান্ত ছাগলকে ঔষধ ও পথ্য প্রদান করতে হবে। খাদ্যে ম্যাগনেসিয়ামের অভাব থাকলের ছাগলের এ রোগ হয়। এ রোগকে হাইপোম্যাগনেসেমিয়াও বলা হয়। এ রোগে ছাগল এলোমেলোভাবে পা ফেলে, মাংসপেশীর কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে, খিচুনি দেখা দেয় এবং কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র অচল হয়ে যায়। বেশি আক্রান্ত হলে লক্ষণ প্রকাশের পূর্বেই ছাগল মারা যায়। একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী আক্রান্ত ছাগলকে ঔষধ ও পথ্য প্রদান করতে হবে। একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী আক্রান্ত ছাগলকে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য নিম্নের ব্যবস্থা গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়। * ছাগীকে গাদাগাদি বা ঠাসাঠাসি করে রাখা যাবে না। প্রসবের আগে ও পরে ছাগীকে সমতল ও নরম পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন স্থানে রাখতে হবে। যে কোনো অপারেশন, খাসীকরণ, বাচ্চা প্রসবের সময় ছাগীতে বা ছাগল ছানার নাভীতে ক্ষত সৃষ্টি হলে উক্ত ক্ষতে যদি ক্লোস্ট্রিডিয়াম টিটানি নাম ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঘটে তখন টিটেনাস রোগ হয়। এ রোগে আক্রান্ত ছাগলের চোয়াল, গলা ও দেহের অন্যান্য অংশের মাংসপেশী শক্ত হয়ে যায়। দাঁতের মাড়ির মাংসপেশী শক্ত হয়ে যাওয়ার ফলে দাঁত লেগে যায় বলে ছাগল খেতে পারে না। খিঁচুনি দেখা যায়, মুখ থেকে লালা ঝরে, প্রথম দিকে দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং শেষ দিকে তাপমাত্রা কমে যায়, দেহ শক্ত হয়ে বেঁকে যায়, পা ও ঘাঁড় শক্ত হয়ে যায় বলে আক্রান্ত ছাগল চলাফেরা করতে পারে না এমনকি দাঁড়াতেও পারে না। রোগাক্রান্ত ছাগল কয়েকদিনের মধ্যে মারা যায়। একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী টিটেনাস আক্রান্ত ছাগলকে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য নিম্নের ব্যবস্থা গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়: * খোঁজাকরণ, নাড়ি কর্তন, লোম কাটাসহ যে কোনো ধরনের অপারেশনের সময় ছাগলকে Anti tetanus serum/Tetanus Toxoid ইনজেকশন দিতে হবে। * ডেটল, সেভলন প্রভৃতি এন্টিসেপটিক দিয়ে ক্ষতস্থান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। * এক বছর পরপর দুইবার ছাগীকে Tetanus Toxoid ইনজেকশন প্রদান করলে এ রোগের আশংকা অনেক কমে যাবে। ব্যাসিলাস অ্যানথ্রাসিস নাম এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এ রোগ হয়। এ রোগে আক্রান্ত ছাগল লক্ষণ প্রকাশের আগেই অনেক সময় মারা যায়। ছাগল টলতে টলতে পড়ে গিয়ে হাঁপাতে থাকে, খিঁচুনি দেখা যায় এবং মারা যায়। শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় (১০৩-১০৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দেয়, জাবর কাটে না, শ্বাস কষ্ট হয়, নাক মুখ দিয়ে লালা পড়ে, পেট ফুলে ওঠে, রক্ত মিশ্রিত পায়খানা হয়। রোগের তীব্রতা বৃদ্ধির সাথে সাথে মল কালো হতে হতে আলকাতরার মতো হয়ে যায়। মরা ছাগলের নাক ও মুখ দিয়ে রক্ত মিশ্রিত ফেনা বের হয়। তড়কা একটি মারাত্মক ব্যাধি। রোগ লক্ষণ দেখা দেয়ার সাথে সাথে দেরি না করে একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী তড়কা আক্রান্ত ছাগলকে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য নিম্নের ব্যবস্থা গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়: * মৃত ছাগলকে মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে বা মাটির গর্তে চুন বা ব্লিচিং পাউডার দিয়ে তার উপর মৃতদেহ রেখে মৃতদেহের উপর আবার চুন বা ব্লিচিং পাউডার দিয়ে মাটি চাপা দিতে হবে। * কোনো অবস্থাতেই মৃত ছাগলের চামড়া ছাড়ানো যাবে না। কারণ চামড়া এ রোগের জীবাণু বহন করে। * আক্রান্ত পশু বা মৃতদেহ কোনো অবস্থাতেই ব্যবচ্ছেদ করা যাবে না। * মৃত ছাগলের ব্যবহৃত সকল জিনিস পুড়িয়ে ফেলতে হবে। * লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার সাথে সাথে আক্রান্ত পশুকে পৃথক করে চিকিৎসা দিতে হবে। * অসুস্থ ছাগলকে বিক্রি করা যাবে না। অসুস্থ ছাগলকে এক স্থান হতে অন্য স্থানে চলাচল করানো যাবে না। ক্লোস্টিডিয়াম প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট টক্সিন দ্বারা এন্টারোটক্সিমিয়া রোগ দেখা দেয়। পচা ও দুর্গন্ধযুক্ত খাদ্যবস্তু এ রোগ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। এ রোগে আক্রান্ত ছাগল শরীরের ভার বহন করতে পারে না, চারণভূমিতে হাঁটতে হাঁটতে কাঁপতে থাকে, খিঁচুনি দেখা যায়, মুখ দিয়ে লালা ঝরে, পেট ফুলে উঠে, ডায়রিয়া হয়। তীব্র প্রকৃতির রোগে হঠাৎ কাঁপুনি দিয়ে মারা যায়। রোগ লক্ষণ দেখা দেয়ার সাথে সাথে দেরি না করে একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টারোটক্সিমিয়া আক্রান্ত ছাগলকে চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য ছাগলকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন স্থানে রাখতে হবে এবং বিশুদ্ধ খাবার ও পানি প্রদান করতে হবে। এ রোগের লক্ষণ দেখা দিলে একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী আক্রান্ত ছাগলকে পৃথক করে সাপোর্টিভ চিকিৎসা প্রদান করতে হবে। কুসুম গরম পানিতে ফিটকিরি বা পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট গুলে মু জ্বর ও পায়ের যা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। ছাগলের ঘর ২% আয়োসান বা অন্যান্য ডিসইনফেকট্যান্ট দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। রোগাক্রান্ত ছাগলের মল মূত্র, বিছানা ও ব্যবহৃত উচ্ছিষ্ট খাদ্যদ্রব্য মাটিতে পুঁতে বা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। মৃত ছাগলকে গর্ত করে মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে। কোনো অবস্থাতেই মৃত ছাগলের চামড়া ছাড়ানো যাবে না এবং পথে ঘাটে ফেলা যাবে না। অসুস্থ ছাগলকে স্থানান্তর করা যাবে না এবং বাজারে বিক্রি করা যাবে না। পিপিআর ছাগলের একটি মারাত্নক রোগ। এ রোগের জীবাণু ছাগলের দেহে প্রবেশের ৪-৫ দিন পর রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। দ্রুত চিকিৎসা না করালে ছাগল মারা যেতে পারে। এ রোগে আক্রান্ত ছাগলের শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, নাক দিয়ে শ্লেষ্মা ঝরে এবং নাকের ভিতরে শ্লেষ্মা জমে যায়, পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া দেখা দেয়, জিহ্বা, দাঁতের মাড়ি, মাজল ও মুখের ভিতর যা হয়, মলের রং গাঢ় বাদামি হয় এবং মলের সাথে মাঝে মাঝে রক্ত মিশানো মিউকাস আসে। শ্বাস কষ্ট, কাশি প্রভৃতি নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যায়। চিকিৎসায় বিলম্ব হলে ৫-১০ দিনের মধ্যে ছাগল মারা যায়। গোট হচ্ছে ছাগলের একটি অন্যতম মারাত্নক ভাইরাসজনিত ছোঁয়াচে সংক্রামক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ছাগলের জ্বর হয়। চোখ ও নাক দিয়ে পানি পড়ে, মুখ দিয়ে লালা ঝরে। আক্রান্ত ছাগলের সারা শরীরে ফোস্কা পড়ে। সাধারণত মুখের চারপাশে, নাকে, মাজলে, মুখের ভিতরে দাঁতের মাড়িতে, কানে, গলায়, ওলানে ও বাঁটে পশম কম এমন জায়গায় বসন্তের গুটি বা ফোস্কা দেখা যায়। সুস্থ সবল প্রাণিকে ভ্যাক্সিন প্রদান করতে হবে। অসুস্থ প্রাণিকে ভ্যাক্সিন প্রদান করা নিরাপদ নয়। পরজীবি আক্রান্ত প্রাণিতে ভ্যাক্সিন ভালো কাজ করে না। তাই ভ্যাক্সিন প্রয়োগের পূর্বে প্রাণিকে পরজীবি মুক্ত করে নিতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠান বা অন্য কোনো ভালো কোম্পানি হতে ভ্যাক্সিন সংগ্রহ করে মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পূর্বে ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করতে হবে। মেয়াদোত্তীর্ণ ভ্যাক্সিন কোনো কাজে আসে না বরং তা ক্ষতিকর। ভ্যাক্সিন গুলানোর জন্য ডিস্টিল্ড ওয়াটার বা পাতিত পানি ব্যবহার করতে হবে। পুকুর, নদীনালা, ট্যাপ ও নলকূপের পানি ব্যবহার করলে ভ্যাক্সিনের কার্যকারীতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পানিতে গুলানো ভ্যাক্সিন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ব্যবহার করে ফেলতে হবে (গুলানোর সর্বোচ্চ ১ ঘন্টার মধ্যে ভ্যাক্সিন ব্যবহার করতে হবে)। ভ্যাক্সিন নির্দেশনানুযায়ী যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। ভ্যাকসিন পরিবহনের সময় থার্মোফ্লাক্সে পরিবহন করতে হবে। প্রস্তুতকারকের নির্দেশনা মতে ভ্যাসকিস প্রয়োগ করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের ভ্যাক্সিন প্রস্তুতকারকের নির্দেশনানুযায়ী শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন পদ্ধতিতে প্রয়োগ করতে হয়। সাধারণত যে সকল পদ্ধতিতে ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করা হয় সেগুলো হলো— * খাদ্য বা পানির সাথে মিশিয়ে প্রয়োগ * স্প্রে বা এ্যারোসলের মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে টিকাবীজ/ভ্যাক্সিনের কার্যকারীতা কমে যাওয়ার কারণ * ভ্যাক্সিনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে * অসুস্থ প্রাণিকে ভ্যাক্সিন প্রদান করলে * প্রোটিন ডেফিসিয়েন্সিতে ভুগছে কিংবা রক্তশুন্যতায় ভুগছে এমন প্রাণিতে ভ্যাক্সিন করলে * জীবিত জীবাণু দ্বারা তৈরি ভ্যাক্সিনের জীবাণুগুলো মারা গেলে * ভ্যাক্সিন গুলানোর জন্য ডিস্টিল্ড ওয়াটার ব্যবহার না করে অনিরাপদ পানি ব্যবহার করলে * ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করার যন্ত্রপাতি পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত না হলে * যে জীবাণুর বিরুদ্ধে ভ্যাক্সিন দেয়া হলো ভ্যাক্সিন ঐ জীবাণুর এন্টিজেন দ্বারা তৈরি না হলে প্রস্তুতকারকের নির্দেশিত মাত্রায় ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করা না হলে ধারণা করা হয় যে বর্তমানে বাংলাদেশে ছাগলের সংখ্যা প্রায় দুই কোটি। দেশের মোট ছাগলের শতকরা ৪৫ ভাগ ছাগীই বাচ্চা উৎপাদনে সক্ষম। প্রতি বছর দেশে যে পরিমাণ ছাগলের বাচ্চা জন্মগ্রহণ করে থাকে তার প্রায় ৩০ ভাগই বিভিন্ন কারণে মারা যায়। এতে দেশ বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। অথচ ছাগল ছানার উপযুক্ত খাদ্য ব্যবস্থাপনা, বাসস্থান ব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাচ্চা মৃত্যুর হার রোধ করা সম্ভব। ছাগল ছানার জন্মকালীন ওজন, মৃত্যুর হার এবং বিভিন্ন সংক্রামক ও বিপাকীয় রোগে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি ছাগী ও প্রজননকালে ব্যবহৃত পাঁঠার প্রজনন ব্যবস্থাপনার উপর নির্ভরশীল। ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের একটি ছাগী সাধারণত প্রতিবারে ২-৪ টি বাচ্চা প্রসব করে। তাই গর্ভবর্তী ছাগীকে পর্যাপ্ত সুষম ও পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করতে হবে। এতে বাচ্চা ও ছাগীর রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা হ্রাস পাবে এবং ছাগল ছানার জন্মকালীন ওজন বৃদ্ধি পাবে। অন্যথায় জন্মের সময় বাচ্চা ওজনে কম ও দুর্বল হতে পারে; ফলে বাচ্চা মৃত্যুর হার বেড়ে যেতে পারে। গর্ভের শেষ ১-২ সপ্তাহে ছাগীকে ব্রড স্পেকট্রাম কৃমিনাশক খাওয়াতে হবে। গর্ভকালীন অপুষ্টিতে আক্রান্ত বা ক্ষীণ স্বাস্থ্যের ছাগীকে সুষম খাবার সরবরাহের পাশাপাশি প্রতি সপ্তাহে একটি করে কাঁচা বা সিদ্ধ ডিম খাওয়ানো যেতে পারে। এতে ছাগীর আমিষের চাহিদা কিছুটা পূরণ হবে এবং গর্ভস্থ বাচ্চাও সবল হবে। !ছাগীর ওজন (কেজি দানাদার খাদ্য (গ্রাম/দিন ঘাস (কেজি/দিন পানি (লিটার/দিন) প্রসব পূর্ববর্তী ও প্রসবকালীন ব্যবস্থাপনা আসন্ন প্রসবা ছাগীকে প্রসবের কমপক্ষে ১-২ সপ্তাহ পূর্বে দলের অন্যান্য ছাগল হতে আলাদা করে একটি পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন, জীবাণুমুক্ত ঘরে (প্রসূতি ঘর) রাখতে হবে। প্রসূতি ঘরের মেঝে শুকনো, পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত খড়-বিচালী বা চট দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। অতিরিক্ত ঠাণ্ডা বা গরম হতে ছাগীকে রক্ষা করতে হবে। আবার মশা-মাছি ও অন্যান্য কীট পতঙ্গের উৎপাত হতে ছাগীকে রক্ষা করতে হবে। এছাড়াও ছাগীকে যথারীতি সুষম ও পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করতে হবে। প্রসবের সাথে সাথে বাচ্চাকে মায়ের সামনে দিতে হবে যাতে ছাগী বাচ্চার শরীর চেটে পরিষ্কার করতে পারে। বাচ্চার নাক শ্লেষ্মাতে আটকে থাকার কারণে দম বন্ধ হয়ে বাচ্চা মারা যেতে পারে তাই প্রসবের সাথে সাথে বাচ্চার সমস্ত শরীর ও নাকের শ্লেষ্মা সরিয়ে নাকের মধ্যে ফু দিয়ে বাচ্চার শ্বাস প্রশ্বাসে সহযোগিতা করতে হবে। শীতের সময় দ্রুত বাচ্চার শরীর মুছে না দিলে শীতে বাচ্চার শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা দ্রুত হারাতে থাকে এবং বাচ্চা কাঁপতে কাঁপতে মারা যায়। এজন্য বাচ্চাকে উষ্ণ স্থানে অর্থ্যাৎ খড় বা চটের উপর রেখে চারদিক চট দিয়ে ঘিরে দিতে হবে অথবা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। জন্মের সময় বাচ্চার ওজন ১ কেজির কম হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি এক সপ্তাহ পর্যন্ত চিনির সিরা/ডেক্সট্রোজ দিনে ৩-৪ বার খাওয়ানো যেতে পারে। এতে বাচ্চার শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং বাচ্চা মৃত্যুর হার কমে যায়। বয়সভেদে ছাগল ছানার খাদ্য ব্যবস্থাপনা ছাগল ছানার মৃত্যু হার রোধের জন্য বাসস্থান ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সদ্য প্রসূত ছাগল ছানাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন ও শুষ্ক জায়গায় (ব্রুডডিং পেন) রাখতে হবে। শীতের সময় মেঝেতে ছালা বা খড় বিছিয়ে মার সাথে ছাগল ছানাকে রাখতে হবে। প্রয়োজনে ছাগল ছানার শরীর গরম কাপড়া বা ছালা দিয়ে ঢেকে দেয়া যেতে পারে। ছাগলের ঘরের বেড়া বা দেয়াল চট দিয়ে ঢেকে দেয়া দেতে পারে যাতে ঘর উষ্ণ থাকে। প্রতিদিন খাদ্য ও পানির পাত্র পরিষ্কার করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যেন ঘর ভেজা বা স্যাঁতসেঁতে না হয়। শীতে বা বৃষ্টির সময় ছাগর ছানাকে ঘরের বাইরে যেতে দেয়া উচিৎ নয়। এতে ঠাণ্ডা লেগে ছাগল ছানার নিউমোনিয়া হতে পারে। বড় প্রাণির আক্রমণ হতে ছাগল ছানাকে রক্ষার ব্যবস্থা থাকতে হবে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ছাগল ছানার পেটে গোল কৃমি, ফিতা কৃমি এবং যকৃত কৃমিসহ বিভিন্ন ধরনের কৃমি হতে থাকে। এর ফলে ছাগলের খাদ্য হজম কমে যায় এবং হজমকৃত খাদ্য শোষণে ব্যাঘাত ঘটে। এক পর্যায়ে বাচ্চা অপুষ্টিতে দুর্বল হয়ে মারা যেতে পারে। তাই বাচ্চার বয়স একমাসের অধিক হলে প্রতি চার মাস পরপর পায়খানা পরীক্ষা করে ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী কৃমির ঔষধ খাওয়াতে হবে। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাংগাস প্রভৃতি জীবাণু দ্বারা বিভিন্ন সময়ে ছাগল ছানার নিউমোনিয়া হতে পারে। প্রচণ্ড শীত, অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতকালীন সময় এবং ভেজা স্যাঁতসেঁতে ও অপরিষ্কার বাসস্থান এ রোগের সংক্রমণ ত্বরান্বিত করে। এ ছাড়া শ্বাস নালীতে খাবার বা ঔষধ জাতীয় কোনো পদার্থ ঢুকে গেলে এসপিরেশন নিউমোনিয়া হতে পারে। নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণগুলো হচ্ছে- * ঘন ঘন নিঃশ্বাস ও অল্প জ্বর (প্রধান লক্ষণ) * শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় শব্দ হওয়া (ঘড়ঘড় শব্দ) * রোগের শেষ পর্যায়ে শ্বাস কষ্ট * ঘন ঘন কাশি এবং কাশির সময় বুকে ব্যাথা * নাক দিয়ে সাদা ফেনাযুক্ত সর্দি বের হওয়া * খাদ্য গ্রহণে অরুচি ও অনীহা * বাচ্চার শরীরের তাপমাত্রা এক পর্যায়ে কমে যাওয়া এবং শ্বাসকষ্টে মৃত্যুবরণ ছাগল ছানার নিউমোনিয়া রোগ হলে একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী এর চিকিৎসা করাতে হবে। ছাগল ছানার ডায়রিয়া ও পেটের পীড়া নিয়ন্ত্রণ * সাদা বা হলুদ বর্ণের পাতলা পায়খানা হয় * মুখ দিয়ে অত্যধিক লালা পড়ে * বাচ্চার খাওয়া দাওয়া বন্ধ হয়ে যায় * বাচ্চা নিস্তেজ হয়ে যায় * শরীরের তাপমাত্রা কমে যায় * পেটে গ্যাস জমে যেতে পারে, ফলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় * সময় মতো চিকিৎসা না করালে ১২-১৪ ঘণ্টার মধ্যে বাচ্চা মারা যায় ছাগল ছানার পেটের পীড়া হলে একজন অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী এর চিকিৎসা করাতে হবে। দেহের পানি শূন্যতা পূরণের জন্য আক্রান্ত ছাগল ছানাকে ঘন ঘন স্যালাইন খাওয়াতে হবে। ! ১ম ডোজ ২য় ডোজ ৩য় ডোজ {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) অসহ‍্য তীব্র গরমে মানুষ ঠান্ডা পানীয় চাইছে। অসহ‍্য তীব্র গরমে মানুষ ঠান্ডা পানীয় চাইছে। তাপস কুমার বর(সাগর কৃষ্ণনগর, গঙ্গাসাগর) "প্রকৃতি তুমি কেন এতো উত্তাল? - তীব্র তাপপ্রবাহে মানুষ জন হাঁসফাঁস করছে। প্রকৃতি কিন্তু তার সবুজায়নে প্রাণ ঠান্ডা করায়। বাতাসের শীতল স্পর্শ প্রাণবায়ুকে ক্লান্তি দূর করিয়ে দেয়। কিন্তু প্রকৃতি তো সেই রূপে নেই। তার ধ্বংসাবশেষ আজ "গরমের মধ্যে দাবানল জ্বেলে দিয়েছে"। মানুষ জন অসহ‍্য যন্ত্রণা অনুভব করছে। এপ্রিল মাসের শেষের দিকে গরমের তীব্রতা আরো বাড়তে পারে আবহাওয়া দপ্তরের এমই পূর্বাভাস। রাজ‍্যে এখন গরম প্রায় ৪০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। আবার কিছু কিছু রাজ‍্যে প্রায় ৪২ ডিগ্রী তাপমাত্রা ছুঁইছুই। এইভাবে গরমের তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে মানুষ গরমে সেদ্ধ হয়ে যাবে। তাই অফিস, আদালত, বিভিন্ন চাকরি ক্ষেত্রে এবং অন‍্যান কাজের ক্ষেত্র গুলোতে যারা কাজে বের হচ্ছেন। হাতে সময় নিয়ে দুপুরের আগে সকাল সকাল বেরিয়ে পড়ুন। এতে গরম থেকে কিছুটা স্বস্তি অনুভব করবেন আর হাতের কাছে ঠান্ডা পানীয় জলের বোতল রাখুন। এই গরমে যতোটা পারেন পানীয় জল বেশি বেশি পান করুন। গরম বাড়ার কারণ প্রকৃতির তাপপ্রবাহ দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। তার প্রধান কারণ হলো "সবুজায়নের অভাব"। আপনার বাড়ির চারপাশে যদি গাছে ভর্তি থাকে তাহলে সেখানে দেখুন "একটা মিষ্টি ঠান্ডা ভাব আছে"। যতোবেশি গাছ থাকবে ততোই প্রকৃতির তাপমাত্র বজাই থাকবে। কিন্তু আমরা তো এখন উল্টোপথে চলছি। সবুজায়ন ধ্বংস করে, গড়ে তুলছি কারখানা, বড়ো বড়ো অট্টালিকা, প্রসাদ। এর ফলে কলকারখানার ধোঁয়া, যতোবেশি হচ্ছে তাপমাত্রা ততোবেশি হচ্ছে। আর সবুজায়ন ধ্বংস করে বড়ো বড়ো অট্টালিকা প্রসাদ গড়ে উঠছে। এর ফলে খরার যে পার্দুরভাব রক্ষা করার জন‍্য গাছের প্রয়োজন। গাছ ধ্বংসের ফলে খরা তীব্র বাড়ছে। তাই মনে পড়ে যায় একটা কথা সে তোমাকে বাঁচার অবলম্বন দেবে। ধ্বংস হলে আছে প্রাণের অশান্তি!" গরম থেকে বাঁচার উপায় গরম থেকে বাঁচার একমাত্র ভবিষ্যৎ সবুজায়ন। এই গরমে মানুষ জন হাঁপাচ্ছে। বিশেষ করে যাদের হার্টের অসুক, ব‍য়স্ক ব‍্যক্তি, অসুস্থ রোগী। এরা এই তীব্র গরমে নানান সমস্যার সম্মুখীন হয়। তাই এই গরমে যতো বেশি পারেন পানীয় জল পান করুন - যে সমস্ত মানুষ জন কাজের সঙ্গে যুক্ত। আপনারা কাজে সকাল সকাল বেরিয়ে পড়ুন। সঙ্গে পানীয় জলের বোতল রাখুন। আর ঠান্ডা কোলড্রিংস এগুলো যতোটা পারেন এড়িয়ে চলুন। আপনারা গ্লুকোজ জল ব‍্যবহার করতে পারেন। না হলে ডাব, আখের রস,লেবুর সরবত এগুলো শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখে। আর অবশ্যই ছাতা ব‍্যবহার করুন। গরমের তাপমাত্র যতো বাড়ছে। রাস্তাঘাট দুপুরের দিকে প্রায় শুনশান হয়ে পড়ছে। আবহওয়া দপ্তর থেকে এখনো পর্যন্ত বৃষ্টির তেমন পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে না। সবুজ গাছপালা গুলো ধুঁকছে, একফোঁটা জল চায় প্রাণের আগুন নেভাতে বাঁচাও তোমার ফোঁটা ফোঁটা জলের বিন্দু দিয়ে।" - আজ মানুষের ও আবেদন এটাই বর্ষার কাছে। জানা যাচ্ছে এই গরমের তাপমাত্রা আরো তীব্র হতে পারে। তাই সকলকে এখন থেকে সাবধান অবলম্বন করে চলতে হবে। বিশেষ করে ঘরের বয়স্ক ব‍্যক্তিদের এই গরম যতোটা এগিয়ে চলা য়ায় তার চেষ্টা করুন। দুপুরে না বের হয়ে বাড়িতে বা ঠান্ডা কোন প্রকৃতি স্থানে বসুন। এতে কিছুটা গরম থেকে স্বস্তি পাবেন যদি ঠান্ডা পানীয় না থাকে"। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪১, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪১, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪১, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪১, ২৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০১:৪০, ২৫ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০২:৪০, ২৫ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৫ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) মূল বই বিষয়শ্রেণী টেমপ্লেটে ব্যবহৃত হয়েছে। ifeq বিষয়শ্রেণী বই শিরোনাম পরীক্ষা 1 editnotice অণুজীব জগৎ যেভাবে দেখা হয় আগ্নেয়গিরির লাভার মতো উচ্চ তাপমাত্রার স্থান থেকে শুরু করে অ্যান্টার্কটিকের বরফে ঢাকা হিমশীতল অঞ্চল কিংবা উঁচু পাহাড়ের চূড়া থেকে শুরু করে সাগরের তলদেশ— সব স্থানেই বিপুল পরিমাণ অণুজীব বিজারমান। অণুজীব হলো ক্ষুদ্রাকৃতির জীব (আসলেই কি তারা জীব?)। অধিকাংশ অণুজীব এতই ক্ষুদ্র যে তাদের অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখাই যায় না। অধিকাংশ অণুজীবই মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। বরং বিভিন্ন দিক দিয়ে তারা মানুষের নানা উপকার করে থাকে। পরিবেশের বাস্তুতন্ত্রে অণুজীবের অবদান অপরিসীম। অনেক খাদ্য শিকলের মূলে থাকে অণুজীব। আমরা জৈব জ্বালানি, ঔষধ, এমনকি খাদ্য তৈরিতে অণুজীব ব্যবহার করে থাকি। মানবদেহে অনেক অণুজীব বসবাস করে। আমাদের দেহের ত্বকই লক্ষ লক্ষ অনুজীবের বাসস্থান। কিছু অনুজীব আছে যাদের ছাড়া আমরা বেঁচে থাকতেই পারবো না। আবার কিছু অণুজীব আছে যারা মানবদেহে রোগের সৃষ্টি করে। অনুজীব সম্পর্কে আমরা এখন অনেক কিছুই জানি।তবুও বিশাল অনুজীব জগতের অনেকাংশই আমাদের কাছে অজানা। অনুজীববিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়তই গবেষণার মাধ্যমে আমাদের জ্ঞান আরো সমৃদ্ধ করেছেন এবং জানার চেষ্টা করছেন কোন অনুজীব আমাদের জন্য ভালো এবং কোনগুলো খারাপ। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৫ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ২৫ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) গাভীর প্রসবের পূর্বাভাস ও করণীয় গাভী গরম হওয়া ও পরবর্তী করণীয় গাভীর বন্ধ্যাত্বের কারণ ও লক্ষণ বাছুর পালনকে সাধারণত গবাদিপশুর পালের উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাছুর লালন-পালন যদি যথাযথ না করা হয় তবে ভবিষ্যৎ উৎপাদন হ্রাস পাবে। একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত গাভীর উৎপাদন ক্ষমতা বজায় থাকে। পর্যায়ক্রমে উন্নত জাত এবং উৎপাদনশীল গাভী দ্বারা কম উৎপাদনশীল গাভীকে অপসারণের মাধ্যমেই উচ্চ উৎপাদনশীল পাল গঠন করা সম্ভব। তাই বাছুর পালন খুবই গুরুত্ব বহন করে। গাভী প্রসবের প্রাক্কালে গাভীকে অবশ্যই আলাদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শুকনো জায়গায় রাখতে হবে। অপরিষ্কার স্যাঁতসেঁতে জায়গাতে বাছুর প্রসব করলে বাছুরের বিভিন্ন প্রকার রোগ দেখা দিতে পারে। স্বাভাবিক প্রসবের লক্ষণ ব্যতীত অস্বাভাবিক লক্ষণ প্রকাশ পেলে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা কর্তব্য। এ সময় শুকনো খড় বিছিয়ে দিয়ে পাশে পর্যাপ্ত খাওয়ার পানির ব্যবস্থা করতে হবে। জন্মের পর পরই বাছুরকে শুকনো খড়কুটো বা ছালার উপর রাখতে হবে। বাছুরের নাক ও মুখমণ্ডল হতে লালা বা ঝিল্লি পরিষ্কার করতে হবে। নতুবা শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি বাছুরের শ্বাস- প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হয় তবে বুকের পাজরের হাড়ে আস্তে আস্তে কিছুক্ষণ পর পর কয়েক বার চাপ প্রয়োগ করতে হবে। বাছুরের নাকে, মুখে, নাভীতে ফু দিলেও ভালো ফল পাওয়া যায়। প্রয়োজনে শ্বাস-প্রশ্বাস বর্ধনকারী ঔষধ ব্যবহার করা যেতে পারে। জন্মের সাথে সাথে বাছুরের নাভীতে কিছু এন্টিসেপটিক যেমন- টিংচার আয়োডিন, ডেটল বা সেভলন লাগাতে হবে। ফলে ধনু টুকার, নাভী ফুলা ইত্যাদি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। গাভী যেন তার বাছুরকে চাটতে পারে সে সুযোগ করে দিতে হবে অথবা শুকনা খড় বা ছেঁড়া কাপড় দিয়ে বাছুরের শরীর ভালোভাবে মুছে দিতে হবে। এ অবস্থায় বাছুরকে পানি দিয়ে ধোয়া সমীচীন হবে না। কারণ, পানির সংস্পর্শে এলে বাছুরের ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে এবং নানা ধরনের রোগের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। বাছুর উঠে দাঁড়ালে বাছুরকে শালদুধ খাওয়াতে হবে। বাছুরের জন্য উপযুক্ত বাসস্থান অত্যন্ত প্রয়োজন। স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থান বাছুরকে রোগমুক্ত রাখার প্রধান সহায়ক। বাছুরকে রোগমুক্ত রাখার জন্য তাদের আলাদা আলাদা ঘরে রাখতে হবে এবং এর ফলে প্রতিটি বাছুরের রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হবে। অনেক বাছুর একসাথে থাকলে দুর্বল বারগুলো আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। কারণ দুর্বলগুলো সবলদের সাথে প্রতিযোগিতা করে প্রয়োজন মতো খেতে পারে না। বাছুরের ঘর চালু এবং শুকনো ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া উচিত। বাসস্থানে পর্যাপ্ত আলো বাতাসের সরাসরি প্রবেশের ব্যবস্থা থাকতে হবে। গ্রীষ্মকালে প্রচণ্ড গরম ও শীতকালে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা দ্বারা বাছুরগুলো যাতে ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ঘরের মেঝেতে শুকনো খড় বা ছালার চট বিছিয়ে দিতে হবে। গ্রামীণ পর্যায়ে বাঁশ ও কাঠের সাহায্যে অতি সহজেই ঘর নির্মাণ করা যেতে পারে। ঘরে খাদ্য ও পরিষ্কার পানি সরবরাহের জন্য পাত্র রাখতে হবে। বাছুরের ঘর স্যাঁতসেঁতে ময়লা আবর্জনাময় হলে বাছুরের শ্বাস কষ্ট হয়। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য বাছুরকে তিন দলে ভাগ করা যায়। # এক বছরের কম বয়সী। # এক বছরের বেশি বয়সী বকনা বাছুর। বাছুরকে তিন সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত পৃথকভাবে ও পরে ৩ মাস বয়স পর্যন্ত ৪-৫ টির দল করে পৃথকভাবে লালন পালন করা উত্তম। এক বছরের কম বয়সী বাছুরের ঘর মায়ের কাছাকাছি ও মুক্তভাবে ঘোরা ফেরার জন্য ঘরের সাথে উন্মুক্ত স্থান থাকবে। বাছুরের ঘরে মাঝ বরাবর পথের দুই পার্শ্বে দাঁড়ানোর ব্যবস্থা ও উভয় পার্শ্বে মুক্তভাবে চলাফেরার জন্য উন্মুক্ত স্থান থাকবে। বাঁধা ঘরে বাছুরের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা ! বয়স ঘরে স্থান (বর্গমিটার মুক্তভাবে বিচরণের উন্মুক্ত স্থান (বর্গমিটার) বাছুরের জন্মের পর থেকে ৩ মাস বয়স পর্যন্ত বাছুরকে যতটুকু পুষ্টিসাধন করা হবে পরবর্তী জীবনকালের বৃদ্ধি ও উৎপাদন তার উপর সিংহভাগ নির্ভর করবে। জন্মের প্রথম দিন থেকে সাধারণত ৩ মাস বয়স পর্যন্ত বাছুরের দৈহিক বৃদ্ধি ও ওজন দ্রুত বাড়তে থাকে। এ সময় যদি শরীরে পুষ্টির অভাব হয় তবে এর যৌনাঙ্গের বিকাশ, যৌবন প্রাপ্তি দেরিতে আসবে। যার ফলে গর্ভ ধারণ ও বাচ্চা উৎপাদন কম হবে। অনেক ক্ষেত্রে বাছুর পুষ্টির অভাবে রোগাক্রান্ত হয়ে মারাও যেতে পারে। এসব কারণে জন্মের পর থেকেই পরিমিত খাদ্য সরবরাহের প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখা উচিত। | ১ম সপ্তাহ গাভীর বাট চুষে বাছুরকে দৈনিক সকাল বিকাল শালদুধ খাওয়াতে হবে (২-৩ বার)। ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে Prevention is better than cure অর্থাৎ রোগের চিকিৎসার চেয়ে রোগ যাতে না হয় সে ব্যবস্থা গ্রহণ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। বাছুরের স্বাস্থ্য রক্ষা ও রোগমুক্ত রাখার জন্য বিশেষ কয়েকটি নিয়মের প্রতি খেয়াল রাখলে ভবিষ্যতে অসুখ-বিসুখ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। জন্মের পরপরই বাছুরকে শালদুধ খাওয়াতে হবে। যেহেতু শালদুধে প্রচুর পরিমাণে এন্টিবডি থাকে, সেহেতু শালদুধ খাওয়ালে বাছুরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আবার স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থান, সুষম খাদ্য, পরিষ্কার পানি, সেবা-যত্নর প্রতি লক্ষ্য রাখা দরকার। বাছুর গুলোকে পৃথক পৃথক রাখা উচিত। সুস্থ বাছুরকে কোনো অবস্থাতেই রোগাক্রান্ত পশুর সংস্পর্শে যেতে দেয়া যাবে না। কারণ এতে রোগ সংক্রমণের ভয় থাকে। বাছুরের শরীর নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত। শুকনো খড় দ্বারা তাদের শরীর ঘসে পরিষ্কার করে গোসল করানো প্রয়োজন। সেইসাথে খাবার পাত্র ও পানির পাত্র নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত। উকুন, আটালী, মশা-মাছি, পোকা-মাকড় এ সবের যেন উপদ্রব না থাকে তা খেয়াল রাখা উচিত। বাছুরের নানাবিধ রোগ-ব্যাধি হতে পারে। বাছুরের জন্য যে কোনো রোগই মারাত্নক। কারণ বয়স্ক পশুর চেয়ে বাছুরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। বাছুরের নানা ধরনের সংক্রামক রোগ হয়ে থাকে, যার মধ্যে মারাত্মক রোগগুলো হলো— * নেভালো ইল বা নাভীর রোগ পরজীবী অর্থ পরের উপর জীবনধারণকারী। বাছুরের উপর বিভিন্ন পরজীবী জীবনধারণ করে থাকে। যেগুলো বাছুরের কোনো উপকার না করে ক্ষতিসাধন করে থাকে। পরজীবী সাধারণত দুই ধরনের হয়। যথা: আমাদের দেশে বেশির ভাগ বাছুরই দেহাভ্যন্তরের পরজীবী অর্থাৎ‍ কৃমি দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। দেহাভ্যন্তরের পরজীবী সাধারণত তিন ধরনের হয়। যথা: দেহাভ্যন্তরের পরজীবী বাছুরের অনেক ক্ষতি করে। কেননা তারা বাছুরের শরীর হতে পুষ্টি গ্রহণ করে। তাই এসব পরজীবী দমনে বাছুরের বয়স দুমাস হলে কৃমিনাশক খাওয়ানো আরম্ভ করতে হবে। বহিঃদেহের পরজীবীকে দেহের পোকা বলা হয়। বাছুরের ত্বকে বাস করে ত্বকের ক্ষতি করে থাকে। বহিঃদেহের পরজীবীর মধ্যে বাছুরে আঁঠালি, উকুন, মাছি, মাইটস বিশেষ উল্লেখযোগ্য। বহিঃদেহের পরজীবী দমনে বাছুরের শরীর ধুয়ে পরিষ্কার রাখতে হবে। বাছুরের বয়স ৬ মাস হলে বহিঃদেহের পরজীবী ধ্বংসকারী ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে। প্রোটোজোয়া এক প্রকার এককোষী জীব। বাছুর বিভিন্ন ধরনের প্রোটোজোয়া, যেমন- বেবেসিয়া, এনাপ্লাজমা, কক্সিডিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। বাছুরের সাধারণ রোগ-ব্যাধির মধ্যে রয়েছে বিষক্রিয়াজনিত রোগ, অপুষ্টিজনিত রোগ, পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন রোগ, যেমন- পেট ফাঁপা, উদারাময়, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বিপাকীয় রোগ। হঠাৎ করে কোনো কারণে বাচ্চা যেন অসুস্থ হয়ে না পড়ে সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। নিজস্ব পরিবেশে নিজ বাড়িতে ১-৫ টি গাভী পালন করাকে পারিবারিকভাবে গাভী পালন বুঝায়। পরিবারের আকার, জীবনযাত্রার মান ও মূলধনের উপর গাভীর সংখ্যা নির্ভর করে। অনেকে অন্যের গাভী বর্গা নিয়ে পালন করে থাকে। গাভী পালন পরিবারের সচ্ছলতা ও আয় বৃদ্ধি করে ও পাশাপাশি দুধের চাহিদা মেটায়। গাভী পালনের জন্য পালনকারীকে গাভী পালনের বিবেচ্য বিষয়, বাসস্থান, খাদ্য, গোসল বা ব্রাশ করানোসহ সর্বাবস্থায় গাভীর পরিচর্যা সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকতে হবে। গাভী পালনের মাধ্যমে বেকার যুবকদের বেকারত্ব দূর হয় ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়। দৈহিক আকৃতি দেহের সামনের দিক হালকা, পিছনের দিক ভারী ও সুসংগঠিত হবে। গাভীর সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সামঞ্জস্যপূর্ণ ও সুগঠিত হবে। দৈহিক আকার আকর্ষণীয় ও শরীরের গঠন ঢিলা হবে। পাজর পাজরের হাড় স্পষ্ট অনুভব করা যাবে ও হাড়ের গঠন ঢিলা হবে। চামড়া চামড়া পাতলা হবে। চামড়ার নিচে অহেতুক চর্বি জমা থাকবে না। চামড়ার রং উজ্জল হবে। লোম মসৃণ ও চকচকে হবে। ওলান ওলান বড় ও সুগঠিত এবং দেহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। পিছনের দুই পায়ের মধ্যবর্তী স্থান প্রশস্ত হবে। বাটগুলো একই আকারের হবে। চারটি বাট সমান দূরত্বে ও সমান্তরাল হবে। ওলান দেখেই দুগ্ধ ধারণ ক্ষমতা অনুমান করা যাবে। দুগ্ধশিরা দুগ্ধশিরা মোটা ও স্পষ্ট হবে। তলপেটে নাভীর পাশ দিয়ে দুগ্ধ শিরা আঁকাবাঁকাভাবে বিস্তৃত থাকবে। গাভী সাধারণত ২৭০-২৯০ দিন নিজ গর্ভে বাছুর বহন করে। এই সময়কে গর্ভকাল বলে। গর্ভাবস্থায় গাভীর যত্ন ও অন্যান্য পরিচর্যার উপরই স্বাভাবিক প্রসব, ভালো বাছুর, দুগ্ধ উৎপাদন ও পরবর্তী কালে স্বাভাবিক গর্ভধারণ নির্ভর করে। কাজেই গাভী পালনের ক্ষেত্রে গর্ভবতী গাভীর যত্ন ও খাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নলিখিত নিয়মে গর্ভবতী গাভীর যত্ন নিতে হবে। * গাভীর গর্ভধারণ কালের হিসাব ও সম্ভাব্য বাচ্চা প্রসবের তারিখ জানা থাকতে হবে। * পর্যাপ্ত আলো বাতাসযুক্ত সুপরিসর, সহজেই গাভী নড়াচড়া করতে পারে এমন ঘরে রাখতে হবে। * গাভীর ঘর দৈনিক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতে হবে এবং প্রয়োজন হলে জীবাণুনাশক ঔষধ মিশ্রিত পানি দ্বারা ঘর ধুয়ে দিতে হবে। * গাভী যেন পড়ে গিয়ে আঘাত না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। * গাভীকে কোনো ক্রমেই ভয় পাওয়ানো, দ্রুত তাড়ানো বা উত্তেজিত/উত্যক্ত করা চলবে না। * গর্ভবতী গাভী দ্বারা হাল টানা, ভারবহন, ফসল মাড়াই করানো যাবে না। * প্রসবের দুই সপ্তাহ আগে সহজপাচ্য খাদ্য খাওয়াতে হবে। এই সময় গাভীকে পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে হবে। শীতের সময় পানি কুসুম কুসুম গরম করে দিতে হবে। * গরমের দিন হলে গাভীকে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। * আসন্ন প্রসবা গাভীকে সব সময় চোখে চোখে রাখতে হবে। প্রসবের ২/৩ দিন আগে থেকে ২৪ ঘণ্টা তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতে হবে। * গাভীর ওলান বড় হয়ে যাবে ও বাঁট দিয়ে দুধজাতীয় তরল পদার্থ বের হবে। * যোনিমুখ বড় হয়ে ঝুলে যায় এবং নরম ও ফোলা হয়ে যাবে। * পেট ঝুলে পড়ে। লেজের গোড়ায় দুই পাশের রগের স্থানে গর্ভের মতো হবে। * যোনিমুখ দিয়ে আঠাল তরল পদার্থ নির্গত হবে। গাভী ঘন ঘন প্রস্রাব করার চেষ্টা করবে। * চূড়ান্ত পর্যায়ে স্বাভাবিক প্রসবের ক্ষেত্রে বাছুরের সামনের দুই পা ও নাক দেখা যাবে। প্রসবকালীন লক্ষণ দেখে সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে হবে। * প্রসবের সময় গাভীকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন আরামদায়ক বিছানায় লোক চোখের আড়ালে নিরিবিলি স্থানে রাখতে হবে ও কুকুর, বিড়াল, শিয়াল যেন পরিবেশ অশান্ত না করে সেদিকে নজর রাখতে হবে। * প্রসবের পূর্ব থেকে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে। * প্রসবকালীন গাভী বারবার উঠা-বসা করবে। এ সময় সাবধানের সাথে ধীরে ধীরে বাছুরকে বের করতে হবে। * প্রসবের ২/১ দিন আগে থেকে রাতে পাহারা দিতে হবে যেন গাভী প্রসব করলে গর্ভফুল খেয়ে না ফেলতে পারে। কারণ এতে গাভীর মারাত্নক ক্ষতি হয়। বাচ্চা প্রসবের পর পরই নিমপাতা বা পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেটের কিছু দানা সহযোগে পানি গরম করে গাভীর জননতন্ত্রের বাইরের অংশ, ফ্লাংক এবং লেজ পরিষ্কার করতে হবে। গাভীর ঠাণ্ডা লাগলে উষ্ণতার ব্যবস্থা করতে হবে। কুসুম কুসুম গরম পানিতে তৈরি গুড়ের শরবত গাভীকে খাওয়ানো যেতে পারে। গাভী যাতে নবজাতজক বাছুরকে চাটতে পারে এজন্য বাছুরকে গাভীর কাছে যেতে দিতে হবে। প্রসবের পরপরই গাভীকে আংশিকভাবে দোহন করতে হবে। সাধারণত প্রসবের ২-৪ ঘণ্টার মধ্যেই গর্ভফুল বের হয়ে যায়। ১২ ঘণ্টার পরেও গর্ভফুল বের না হলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। গর্ভফুল বের হওয়ার সাথে সাথে তা মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে। গাভী যেন গর্ভফুল না খেয়ে ফেলে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। বাছুরকে কাচলা বা কলস্ট্রাম খাওয়ানোর জন্য ওলানের বাঁট চুষতে দিতে হবে। গাভীকে হালকা গরম পানিতে গমের ভূষি ভিজিয়ে খেতে দিতে হবে। একই সাথে অল্প পরিমাণ কাঁচা ঘাসও খাওয়ানো যেতে পারে। বাচ্চা প্রসবের ২ দিন পর থেকে গাভীকে দানাদার খাদ্য খাওয়ানো শুরু করতে হবে। গাভীর ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে ও শোবার জায়গায় পরিষ্কার শুকনা খড়ের নরম বিছানা করে দিতে হবে। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৮ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২৮ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২৮ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) সরলার্থঃ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন-আমি পূর্বে সূর্যদেব বিবস্বানকে এই অব্যয় নিষ্কাম কর্মসাধ্য জ্ঞানযোগ বলেচিলাম। সূর্য তা মানবজাতির জনক মনুকে বলেছিলেন এবং মনু তা ইক্ষ্বাকুকে বলেছিলেন। সরলার্থঃ এভাবেই পরম্পরা মাধ্যমে প্রাপ্ত এই পরম বিজ্ঞান রাজর্ষিরা লাভ করেছিলেন। কিন্তু কালের প্রভাবে পরম্পরা ছিন্ন হয়েছিল এবং তাই সেই যোগ নষ্টপ্রায় হয়েছে। সরলার্থঃ সেই সনাতন যোগ আজ আমি তোমাকে বললাম, কারণ তুমি আমার ভক্ত ও সখা এবং তাই তুমি এই বিজ্ঞানের অতি গূঢ় রহস্য হৃদয়ঙ্গম করতে পারবে। সরলার্থঃ অর্জুন বললেন-সূর্যদেব বিবস্বামানের জন্ম জয়েছিল তোমার অনেক পূর্বে। তুমি যে পুরাকালে তাঁকে এই জ্ঞান উপদেশ করেছিলে, তা আমি কেমন করে বুঝব? সরলার্থঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- হে পরন্তপ অর্জুন! আমার ও তোমার বহু জন্ম অতীত হয়েছে। আমি সেই সমস্ত জন্মের কথা স্মরণ করতে পারি, কিন্তু তুমি পার না। সরলার্থঃ যদিও আমি জন্মরহিত এবং আমার চিন্ময় দেহ অব্যয় এবং যদিও আমি সর্বভূতের ঈশ্বর, তবুও আমার অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে আমি আমার আদি চিন্ময় রূপে যুগে যুগে অবতীর্ণ হই। সরলার্থঃ হে ভারত! যখনই ধর্মের অধঃপতন হয় এবং অধর্মের অভ্যুত্থান হয়, তখন আমি নিজেকে প্রকাশ করে অবতীর্ণ হই। সরলার্থঃ সাধুদের পরিত্রাণ করার জন্য এবং দুষ্কৃতকারীদের বিনাশ করার জন্য এবং ধর্ম সংস্থাপনের জন্য আমি যুগে যুগে অবতীর্ণ হই। সরলার্থঃ হে অর্জুন! ‍যিনি আমার এই প্রকার দিব্য জন্ম ও কর্ম যথাযথভাবে জানেন, তাঁকে আর দেহত্যাগ করার পর পুনরায় জন্মগ্রহণ করতে হয় না, তিনি আমার নিত্য ধাম লাভ করেন। সরলার্থঃ আসক্তি, ভয় ও ক্রোধ থেকে মুক্ত হয়ে, সম্পূর্ণরূপে আমাতে মগ্ন হয়ে, একান্তভাবে আমার আশ্রিত হয়ে, পূর্বে বহু বহু ব্যক্তি আমার জ্ঞান লাভ করে পবিত্র হয়েছে-এবং এভাবেই সকলেই আমার অপ্রাকৃত প্রীতি লাভ করেছে। সরলার্থঃ যারা যেভাবে আমার প্রতি আত্মসমর্পণ করে, আমি তাদেরকে সেভাবেই পুরস্কৃত করি। হে পার্থ! সকলেই সর্বতোভাবে আমার পথ অনুসরণ করে। সরলার্থঃ এই জগতে মানুষেরা সকাম কর্মের সিদ্ধি কামনা করে এবং তাই তারা বিভিন্ন দেব-দেবীর উপাসনা করে। সকাম কর্মের ফল অবশ্যই অতি শীর্ঘ্রই লাভ হয়। সরলার্থঃ প্রকৃতির তিনটি গুণ ও কর্ম অনুসারে আমি মানব-সমাজে চারটি বর্ণবিভাগ সৃষ্টি করেছি। আমি এই প্রথার স্রষ্টা হলেও আমাকে অকর্তা এবং অব্যয় বলে জানবে। সরলার্থঃ কোন কর্মই আমাকে প্রভাবিত করতে পারে না এবং আমিও কোন কর্মফলের আকাঙ্ক্ষা করি না। আমার এই তত্ত্ব যিনি জানেন, তিনিও কখনও সকাম কর্মের বন্ধনে আবদ্ধ হন না। সরলার্থঃ প্রাচীনকালে সমস্ত মুক্ত পুরুষেরা আমার অপ্রাকৃত তত্ত্ব অবগত হয়ে কর্ম করেছেন। অতেএব তুমিও সেই প্রাচীন মহাজনদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তোমার কর্তব্য সম্পাদন কর। সরলার্থঃ কাকে কর্ম ও কাকে অকর্ম বলে, তা স্থির করতে বিবেকী ব্যক্তিরাও মোহিত হন। আমি সেই কর্ম বিষয়ে তোমাকে উপদেশ করব। তুমি তা অবগত হয়ে সমস্ত অশুভ অবস্থা থেকে মুক্ত হবে। সরলার্থঃ কর্মের নিগূঢ় তত্ত্ব হৃদয়ঙ্গম করা অত্যন্ত কঠিন। তাই কর্ম, বিকর্ম ও অকর্ম সম্বন্ধে যথাযথভাবে জনা কর্তব্য। সরলার্থঃ যিনি কর্মে অকর্ম দর্শন করেন এবং অকর্মে কর্ম দর্শন করেন, তনিই মানুষের মধ্যে বুদ্ধিমান। সব রকম কর্মে লিপ্ত থাকা সেত্ত্বেও তিনি চিন্ময় স্তরে অধিষ্ঠিত। সরলার্থঃ যাঁরা সমস্ত কর্ম প্রচেষ্টা কাম ও সংকল্প রহিত, তিনি পূর্ণ জ্ঞানে অধিষ্ঠিত। জ্ঞানীগণ বলেন যে, তাঁর সমস্ত কর্মের প্রতিক্রিয়া পরিশুদ্ধ জ্ঞানাগ্নি দ্বারা দগ্ধ হয়েছে। সরলার্থঃ যিনি কর্মফলের আসক্তি সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করে সর্বদা তৃপ্ত এবং কোন রকম আশ্রয়ের অপেক্ষা করেন না, তিনি সব রকম কর্মে যুক্ত থাকা সত্ত্বেও কর্মফলের আশায় কোন কিছুই করেন না। সরলার্থঃ এই প্রকার জ্ঞানী ব্যক্তি তাঁরা মন ও বুদ্ধিকে সর্বতোভাবে সংযত করে কার্য করেন। তিনি প্রভুত্ব করার প্রবৃত্তিপরিত্যাগ করে কেবল জীবন ধারণের জন্য কর্ম করেন। এভাবেই কর্ম করার ফলে কোন রকম পাপ তাঁকে স্পর্শ করতে পারে না। সরলার্থঃ যিনি অনায়াসে যা লাভ করেন, তাতেই সন্তুষ্ট থাকেন, যিনি সুখ-দুঃখ, রাগ-দ্বেষ আদি দ্বন্দ্বের বশীভুত হন না এবং মাৎসর্যশূন্য যিনি কার্যের সাফল্য ও অসাফল্যে অবিচলিত থাকেন, তিনি কর্ম সম্পাদন করলেও কর্মফলের দ্বারা কখনও আবদ্ধ হন না। সরলার্থঃ জড়া প্রকৃতির গুণের প্রভাব থেকে মুক্ত হয়ে, চিন্ময় জ্ঞাননিষ্ঠ ব্যক্তি যজ্ঞের উদ্দেশ্যে যে কর্ম সম্পাদন করেন, সেই সকল কর্ম সম্পূর্ণরূপে লয় প্রাপ্ত হয়। সরলার্থঃ যিনি কৃষ্ণভাবনায় সম্পূর্ণ মগ্ন তিনি অবশ্যই চিৎজগতে উন্নীত হবেন, কারণ তাঁর সমস্ত কার্যকলাপ চিন্ময়। তাঁর কর্মের উদ্দেশ্য চিন্ময় এবং সেই উদ্দেশ্যে তিনি যা নিবেদন করেন, তাও চিন্ময়। সরলার্থঃ কোনও কোনও যোগী দেবতাদের উদ্দেশ্যে যজ্ঞ করার মাধ্যমে তাঁদের উপাসনা করেন, আর অন্য অনেকে ব্রহ্মরূপ অগ্নিতে সব কিছু নিবেদন করার মাধ্যমে যজ্ঞ করেন। সরলার্থঃ কেউ কেউ (শুদ্ধ ব্রহ্মচারীরা) মনঃসংযমরূপ অগ্নিতে শ্রবণ আদি ইন্দ্রিয়গুলিকে আহুতি দেন, আবার অন্য অনেকে (নিয়মনিষ্ঠ গৃহস্তেরা) শব্দাদি ইন্দ্রিয়ের বিষয়গুলিকে ইন্দ্রিয়রূপ অগ্নিতে আহুতি দেন। সরলার্থঃ মন ও ইন্দ্রিয়-সংযমের মাধ্যমে যাঁরা আত্মজ্ঞান লাভের প্রয়াসী, তাঁরা তাঁদের সমস্ত ইন্দ্রিয়ের কার্যকলাপ ও প্রাণবায়ু জ্ঞানের দ্বারা প্রদীপ্ত আত্মসংযমরূপ অগ্নিতে আহুতি দেন। সরলার্থঃ কঠোর ব্রত গ্রহণ করে কেউ কেউ দ্রব্য দানরূপ যজ্ঞ করেন। কেউ কেউ তপস্যারূপ যজ্ঞ করেন, কেউ কেউ অষ্টাঙ্গ-যোগরূপ যজ্ঞ করেন এবং অন্য অনেকে পারমার্থিক জ্ঞান লাভের জন্য বেদ অধ্যয়নরূপ যজ্ঞ করেন। অপরে নিয়তাহারাঃ প্রাণান্ প্রাণেষু জুহুতি।।২৯।। সরলার্থঃ আর যাঁরা প্রাণায়াম চর্চায় আগ্রহী, তাঁরা অপান বায়ুকে প্রাণবায়ুতে এবং প্রাণবায়ুকে অপান বায়ুতে আহুতি দিয়ে অবশেষে প্রাণ ও অপান বায়ুর গতি রোধ করে সমাধিস্থ হন। কেউ আবার আহার সংযম করে প্রাণবায়ুকে প্রাণবায়ুতেই আহুতি দেন। সরলার্থঃ এঁরা সকলেই যজ্ঞতত্ত্ববিৎ এবং যজ্ঞের প্রভাবে পাপ থেকে মুক্ত হয়ে তাঁরা যজ্ঞাবশিষ্ট অমৃত আস্বাদন করেন, এবং তার পর সনাতন প্রকৃতিতে ফিরে যান। সরলার্থঃ হে কুরুশ্রেষ্ঠ! যজ্ঞ অনুষ্ঠান না করে কেউই এই জগতে সুখে থাকতে পারে না, তা হলে পরলোকে সুখপ্রাপ্তি কি করে সম্ভব? সরলার্থঃ এই সমস্ত যজ্ঞই বৈদিক শাস্ত্রে অনুমোদিত হয়েছে এবং এই সমস্ত মুক্তি বিভিন্ন প্রকার কর্মজাত। সেগুলিকে যথাযথভাবে জানার মাধ্যমে তুমি মুক্তি লাভ করতে পারবে। সরলার্থঃ হে পরন্তপ! দ্রব্যময় যজ্ঞ থেকে জ্ঞানময় যজ্ঞ শ্রেয়। হে পার্থ! সমস্ত কর্মই পূর্ণরূপে চিন্ময় জ্ঞানে পরিসমাপ্তি লাভ করে। সরলার্থঃ সদগুরুর শরণাগত হয়ে তত্ত্বজ্ঞান লাভ করার চেষ্টা কর। বিনম্র চিত্তে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা কর এবং অকৃত্রিম সেবার দ্বারা তাঁকে সন্তুষ্ট কর। তা হলে সেই তত্ত্বদ্রষ্টা পুরুষেরা তোমাকে জ্ঞান উপদেশ দান করবেন। সরলার্থঃ হে পান্ডব! এভাবে তত্ত্বজ্ঞান লাভ করে তুমি আর মোহগ্রস্ত হবে না, কেন না এই জ্ঞানের দ্বারা তুমি দর্শন করবে যে, সমস্ত জীবই আমার বিভিন্ন অংশ অর্থাৎ তারা সকলেই আমার এবং তারা আমাতে অবস্থিত। সরলার্থঃ তুমি যদি সমস্ত পাপীদের থেকেও পাপিষ্ঠ বলে গণ্য হয়ে থাক, তা হলেও এই জ্ঞানরূপ তরণীতে আরোহণ করে তুমি দুঃখ-সমুদ্র পার হতে পারবে। সরলার্থঃ প্রবলরূবে প্রজ্বলিত অগ্নি যেমন কাষ্ঠকে ভস্মসাৎ করে, হে অর্জুন! তেমনই জ্ঞানাগ্নিও সমস্ত কর্মকে দগ্ধ করে ফেলে। সরলার্থঃ এই জগতে চিন্ময় জ্ঞানের মতো পবিত্র আর কিছুই নেই। এই জ্ঞান সমস্ত যোগের পরিপক্ক ফল। ভগবদ্ভক্তি অনুশীলনের মাধ্যমে যিনি সেই জ্ঞান আয়ত্ত করেছেন, তিনি কালক্রমে আত্মায় পরা শান্তি লাভ করেন। সরলার্থঃ সংযতেন্দ্রিয় ও তৎপর হয়ে চিন্ময় তত্ত্বজ্ঞানে প্রদ্ধাবান ব্যক্তি এই জ্ঞান লাভ করেন। সেই দিব্য জ্ঞান লাভ করে তিনি অচিরেই পরা শান্তি প্রাপ্ত হন। সরলার্থঃ অজ্ঞ ও শাস্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তি কখনই ভগবদ্ভক্তি লাভ করতে পারে না। সন্দিগ্ধ চিত্ত ব্যক্তি ইহলোকে সুখভোগ করতে পারে না এবং পরলোকেও সুখভোগ করতে পারে না। সরলার্থঃ অতএব, হে ধনঞ্জয়! যিনি নিষ্কাম কর্মযোগের দ্বারা কর্মত্যাগ করেন, জ্ঞানের দ্বারা সংশয় নাশ করেন এবং আত্মার চিন্ময় স্বরূপ অবগত হন, তাঁকে কোন কর্মই আবদ্ধ করতে পারে না। সরলার্থঃ অতএব, হে ভারত! তোমার হৃদয়ে যে অজ্ঞানপ্রসূত সংশয়ের উদয় হয়েছে, তা জ্ঞানরূপ খড়্গের দ্বারা ছিন্ন কর। যোগাশ্রয় করে যুদ্ধ করার জন্য উঠে দাঁড়াও। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২৮ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) সরলার্থঃ অর্জুন বললেন- হে শ্রীকৃষ্ণ! প্রথমে তুমি আমাকে কর্ম ত্যাগ করতে বললে এবং তারপর কর্মযোগের অনুষ্ঠান করতে বললে। এই দুটির মধ্যে কোনটি অধিক কল্যাণকর, তা সুনিশ্চিতভাবে আমাকে বল। সরলার্থঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- কর্মত্যাগ কর্মযোগ উভয়ই মুক্তিদায়ক। কিন্তু, এই দুটির মধ্যে কর্মযোগ কর্ম সন্ন্যাস থেকে শ্রেয়। সরলার্থঃ হে মহাবাহো! যিনি তাঁর কর্মফলের প্রতি দ্বেষ বা আকাঙ্ক্ষা করেন না, তাঁকেই নিত্য সন্নাসী বলে জানবে। এই প্রকার ব্যক্তি দ্বন্দ্বরহিত এবং পরম সুখে কর্মবন্ধন থেকে মুক্তি লাভ করেন। সরলার্থঃ অল্পজ্ঞ ব্যক্তিরাই কেবল সাংখ্যযোগ ও কর্মযোগকে পৃথক পৃথক পদ্ধতি বলে প্রকাশ করে, পন্ডিতেরা তা বলেন না। উভয়ের মধ্যে যে কোন একটিকে সুষ্ঠুরূপে আচরণ করলে উভয়ের ফলই লাভ হয়। সরলার্থঃ যিনি জানেন, সাংখ্য-যোগের দ্বারা যে গতি লাভ হয়, কর্মযোগের দ্বারাও সেই গতি প্রাপ্ত হওয়া যায় এবং যিনি সাংখ্যযোগ ও কর্ম-যোগকে এক বলে জানেন, তিনিই যথার্থ তত্ত্বদ্রষ্টা। সরলার্থঃ হে মহাবাহো! কর্মযোগ ব্যতীত কেবল কর্মত্যাগরূপ সন্ন্যাস দুঃখজনক। কিন্তু যোগযুক্ত মুনি অচিরেই ব্রহ্মকে লাভ করেন। সরলার্থঃ যোগযুক্ত জ্ঞানী বিশুদ্ধ বুদ্ধি, বিশুদ্ধ চিত্ত ‍ও জিতেন্দ্রিয় এবং তিনি সমস্ত জীবের অনুরাগভাজন হয়ে সমস্ত কর্ম করেও তাতে লিপ্ত হন না। সরলার্থঃ চিন্ময় চেতনায় অধিষ্ঠিত ব্যক্তি দর্শন, শ্রবণ, স্পর্শ, ঘ্রাণ, ভোজন, গমন, নিদ্রা ও নিঃশ্বাস আদি ক্রিয়া করেও সর্বদা জানেন যে, প্রকৃতপক্ষে তিনি কিছুই করছেন না। কারণ প্রলাপ, ত্যাগ, গ্রহণ, চক্ষুর উন্মেষ ও নিমেষ করার সময় তিনি সব সময় জানেন যে, জড় ইন্দ্রিয়গুলিই কেবল ইন্দ্রিয়ের বিষয়ে প্রবৃত্ত হয়েছে, তিনি নিজে কিছুেই করছেন না। সরলার্থঃ যিনি সমস্ত কর্মের ফল পরমেশ্বর ভগবানকে অর্পণ করে অনাসক্ত হয়ে কর্ম করেন, কোন পাপ তাঁকে কখনও স্পর্শ করতে পারে না, ঠিক যেমন জল পদ্মপাতাকে স্পর্শ করতে পারে না। সরলার্থঃ শরীর, মস্তক ও গ্রীবাকে সমানভাবে রেখে অন্য দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ না করে, নাসিকার অগ্রভাগে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে প্রশান্তাত্মা, ভয়শুন্য ও ব্রহ্মচর্য ব্রতে স্থিত পুরুষ মনকে সমস্থ জড় বিষয় থেকে প্রত্যাহার করে, আমাকে জীবনের চরম লক্ষ্যরূপে স্থির করে হৃদয়ে আমার ধ্যানপূর্বক যোগ অভ্যাস করবেন। সরলার্থঃ এভাবেই দেহ, মন ও কার্যকলাপ সংযত করার অভ্যাসের ফলে যোগীর জড় বন্ধন মুক্ত হয় এবং তিনি তখন আমার ধাম প্রাপ্ত হন। সরলার্থঃ অধিক ভোজনকারী, নিতান্ত অনাহারী, অধিক নিদ্রাপ্রিয় ও নিদ্রাশূন্য ব্যক্তির যোগী হওয়া সম্ভব নয়। সরলার্থঃ যিনি পরিমিত আহার ও বিহার করেন, পরিমিত প্রয়াস করেন, যাঁর নিদ্রা ও জাগরণ নিয়মিত, তিনিই যোগ অভ্যাসের দ্বারা সমস্ত জড়-জাগতিক দুঃখের নিবৃত্তি সাধন করতে পারেন। সরলার্থঃ যোগী যখন অনুশীলনের দ্বারা চিত্তবৃত্তির নিরোধ করেন এবং সমস্ত জড় কামনা-বাসনা থেকে মুক্ত হয়ে আত্মাতে অবস্থান করেন, তখন তিনি যোগযুক্ত হয়েছেন বলে বলা হয়। সরলার্থঃ বায়ুশূন্য স্থানে দীপশিখা যেমন কম্পিত হয় না, চিত্তবৃত্তির নিরোধ অভ্যাসকারী যোগীর চিত্তও তেমনইভাবে সরলার্থঃ যোগ অভ্যাসের ফলে যে অবস্থায় চিত্ত সম্পূর্ণরূপে জড় বিষয় থেকে প্রত্যাহৃত হয়, সেই অবস্থাকে যোগসমাধিবলা হয়। এই অবস্থায় শুদ্ধ অন্তঃকরণ দ্বারা আত্মাকে উপলব্ধি করে যোগী আত্মাতেই পরম আনন্দ আস্বাদন করেন।সেই আনন্দময় অবস্থায় অপ্রাকৃত ইন্দ্রিয়ের দ্বারা অপ্রাকৃত সুখ অনুভূত হয়। এই পারমার্থিক চেতনায় অবস্থিত হলেযোগী আর আত্ম-তত্ত্বজ্ঞান থেকে বিচলিত হন না এবং তখন আর অন্য কোন কিছু লাভই এর থেকে অধিক বলে মনেহয় না। এই অবস্থায় স্থিত হলে চরম বিপর্যয়েও চিত্ত বিচলিত হয় না। জড় জগতের সংযোগ-জনিত সমস্ত দুঃখ-দুর্দশাথেকে এটিই হচ্ছে প্রকৃত মুক্তি। সরলার্থঃ যিনি আত্মাতেই সুখ অনুভব করেন, যিনি আত্মাতেই ক্রীড়াযুক্ত এবং আত্মাই যাঁর লক্ষ্য, তিনিই যোগী। তিনি ব্রহ্মে অবস্থিত হয়ে ব্রহ্মনির্বাণ লাভ করেন। সরলার্থঃ সংযতচিত্ত, সমস্ত জীবের কল্যাণে রত এবং সংশয় রহিত নিষ্পাপ ঋষিগণ ব্রহ্মনির্বাণ লাভ করেন। সরলার্থঃ কাম-ক্রোধশূন্য, সংযতচিত্ত, আত্মতত্ত্বজ্ঞ সন্ন্যাসীরা সর্বতোভাবে অচিরেই ব্রহ্মনির্বাণ লাভ করেন। সরলার্থঃ মন থেকে বাহ্য ইন্দ্রিয়ের বিষয় প্রত্যাহার করে, ভ্রুযুগলের মধ্যে দৃষ্টি স্থির করে, নাসিকার মধ্যে বিচরণশীল প্রাণ ‍ও অপান বায়ুর উর্ধ্ব ও অধোগতি রোধ করে, ইন্দ্রিয়, মন ও বুদ্ধি সংযম করে এবং ইচ্ছা, ভয় ও ক্রোধ শূন্য হয়ে যে মুনি সর্বদা বিরাজ করেন, তিনি নিশ্চিতভাবে মুক্ত। সরলার্থঃ আমাকে সমস্ত যজ্ঞ ও তপস্যার পরম ভোক্তা, সর্বলোকের মহেশ্বর এবং সমস্ত জীবের সুহৃদরূপে জেনে যোগীরাজড় জগতের দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্ত হয়ে শান্তি লাভ করেন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৯ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) ভূয় এব মহাবাহো শৃণু মে পরমং বচঃ। br> যত্তেহহং প্রীয়মাণায় বক্ষ্যামি হিতকাম্যয়।।১।। br> সরলার্থঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- হে মহাবাহো! পুনরায় শ্রবণ কর। যেহেতু তুমি আমার প্রিয় পাত্র, তাই তোমার হিতকামনায় আমি পূর্বে যা বলেছি, তার থেকেও উৎকৃষ্ট তত্ত্ব বলছি। ন মে বিদুঃ সুরগণাঃ প্রভবং ন মহর্ষয়ঃ। br> অহমাদির্হি দেবানাং মহর্ষীণাং চ সর্বশঃ।।২।। br> সরলার্থঃ দেবতারা বা মহর্ষিরাও আমার উৎপত্তি অবগত হতে পারেন না, কেন না, সর্বতোভাবে আমিই দেবতা ও মহর্ষিদের আদি কারণ। অসংমূঢ়ঃ স মর্ত্যেষু সর্বপাপৈঃ প্রমুচ্যতে।।৩।। br> সরলার্থঃ যিনি আমাকে জন্মরহিত, অনাদি ও সমস্ত গ্রহলোকের মহেশ্বর বলে জানেন, তিনিই কেবল মানুষদের মধ্যে মোহশূন্য হয়ে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত হন। সুখং দুঃখং ভবোহভাবো ভয়ং চাভয়মেব চ।।৪।। br> ভবন্তি ভাবা ভূতানাং মত্ত এব পৃথগবিধাঃ।।৫।। br> সরলার্থঃ বুদ্ধি, জ্ঞান, সংশয় ও মোহ থেকে মুক্তি, ক্ষমা, সত্যবাদিতা, ইন্দ্রিয়-সংযম, মনঃসংযম, সুখ, দুঃখ, জন্ম, মৃত্যু, ভয়, অভয়, অহিংসা, সমতা, সন্তোষ, তপস্যা, দান, যশ ও অযশ- প্রাণীদের এই সমস্ত নানা প্রকার ভাব আমার থেকেই উৎপন্ন হয়। মহর্ষয়ঃ সপ্ত পূর্বে চত্বারো মনবস্তথা। br> মদভাবা মানসা জাতা যেষাং লোক ইমাঃ প্রজাঃ।।৬।। br> সরলার্থঃ সপ্ত মহর্ষি, তাঁদের পূর্বজাত সনকাদি চার কুমার ও চতুর্দশ মনু, সকলেই আমার মন থেকে উৎপন্ন হয়ে আমা হতে জন্মগ্রহণ করেছে এবং এই জগতের স্থাবর-জঙ্গম আদি সমস্ত প্রজা তাঁরাই সৃষ্টি করেছেনে। সোহবিকল্পেন যোগেন যুজ্যতে নাত্র সংশয়ঃ।।৭।। br> সরলার্থঃ ‍ যিনি আমার এই বিভূতি ও যোগ যথার্থরূপে জানেন, তিনি অবিচলিতভাবে ভক্তিযোগে যুক্ত হন। সেই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। অহং সর্বস্য প্রভবো মত্তঃ সর্বং প্রবর্ততে। br>ইতি মত্বা ভজন্তে মাং বুধা ভাবসমন্বিতাঃ।।৮।। br>সরলার্থঃ আমি জড় ও চেতন জগতের সব কিছুর উৎস। সব কিছু আমার থেকেই প্রবর্তিত হয়। সেই সত্ত্ব অবগত হয়ে পন্ডিতগণ শুদ্ধ ভক্তি সহকারে আমার ভজনা করেন। মচ্চিত্তা মদগতপ্রাণা বোধয়ন্তঃ পরস্পরম্। br>কথয়ন্তশ্চ মাং নিত্যং তুষ্যন্তি চ রমন্তি চ।।৯।। br>সরলার্থঃ যাঁদের চিত্ত ও প্রাণ সম্পূর্ণরূপে আমাতে সমর্পিত, তাঁরা পরস্পরের মধ্যে আমার কথা সর্বদাই আলোচনা করে এবং আমার সম্বন্ধে পরস্পরকে বুঝিয়ে পরম সন্তোষ ও অপ্রাকৃত আনন্দ লাভ করেন। তেষাং সততযুক্তানাং ভজতাং প্রীতিপূর্বকম্। br>দদামি বুদ্ধিযোগং তং যেন মামুপযান্তি তে।।১০।। br>সরলার্থঃ যাঁরা ভক্তিযোগ দ্বারা প্রীতিপূর্বক আমার ভজনা করে নিত্যযুক্ত, আমি তাঁদের শুদ্ধ জ্ঞানজনিত বুদ্ধিযোগ দান করি, যার দ্বারা তাঁরা আমার কাছে ফিরে আসতে পারেন। তেষামেবানুকম্পার্থমহজ্ঞানজং তমঃ। br>নাশয়াম্যাত্মভাবস্থো জ্ঞানদীপেন ভাস্বতা।।১১।। br>সরলার্থঃ তাঁদের প্রতি অনুগ্রহ করার অনুগ্রহ করার জন্য আমি তাঁদের হৃদয়ে অবস্থিত হয়ে, উজ্জ্বল জ্ঞান-প্রদীপের দ্বারা অজ্ঞান-জনিত অন্ধকার নাশ করি। পরং ব্রহ্ম পরং ধাম পবিত্রং পরমং ভবান্। br>পুরুষং শাশ্বতং দিব্যমাদিদেবমজং বিভুম্।।১২।। br>আহুস্ত্বামৃষয়ঃ সর্বে দেবর্ষিনারদস্তথা। br>অসিতো দেবলো ব্যাসঃ স্বয়ং চৈব ব্রবীষি মে।।১৩।। br>সরলার্থঃ অর্জুন বললেন- তুমি পরম ব্রহ্ম, পরম ধাম, পরম পবিত্র ও পরম পুরুষ। তুমি নিত্য, দিব্য, আদি দেব, অজ ও বিভু। দেবর্ষি নারদ, অসিত, দেবল, ব্যাস আদি ঋষিরা তোমাকে সেভাবেই বর্ণনা করেছেন এবং তুমি নিজেও এখন আমাতে তা বলছ। সর্বমেতদ্ ঋতং মন্যে যন্মাং বদসি কেশব। br>ন হি তে ভগবন্ ব্যক্তিং বিদুর্দেবা ন দানবাঃ।।১৪।। br>সরলার্থঃ হে কেশব! তুমি আমাকে যা বলেছ, তা আমি সত্য বলে মনে করি। হে ভগবান! দেবতা অথবা দানবেরা কেউই তোমার তত্ত্ব যথাযথভাবে অবগত নন। স্বয়মেবাত্মনাত্মনং বেত্থ ত্বং পুরুষোত্তম। br>ভূতভাবন ভূতেশ দেবদেব জগৎপতে।।১৫।। br>সরলার্থঃ হে পুরুষোত্তম! হে ভূতভাবন! হে ভূতেশ! হে দেবদেব! হে জগৎপতে! তুমি নিজেই তোমার চিৎশক্তির দ্বারা তোমার ব্যক্তিত্ব অবগত আছ। বক্তুমর্হস্যশেষণ দিব্যা হ্যাত্মবিভূতয়ঃ। br>যাভির্বিভূতিভির্লোকানিমাংস্ত্বং ব্যাপ্য তিষ্ঠসি।।১৬।। br>সরলার্থঃ তুমি যে সমস্ত বিভূতির দ্বারা এই লোকসমূহে পরিব্যাপ্ত হয়ে আছ, সেই সমস্ত তোমার দিব্য বিভূতি সকল তুমিই কেবল বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করতে সমর্থ। কথং বিদ্যামহং যোগিংস্ত্বাং সদা পরিচিন্তয়ন্। br>কেষু কেষু চ ভাবেষু চিন্ত্যোহসি ভগবন্ময়া।।১৭।। br>সরলার্থঃ হে যোগেশ্বর! কিভাবে সর্বদা তোমার চিন্তা করলে আমি তোমাকে জানতে পারব? হে ভগবন্! কোন্ কোন্ বিবিধ আকৃতির মাধ্যমে আমি তোমাকে চিন্তা করব? বিস্তরেণাত্মনো যোগং বিভূতিং চ জনার্দন। br>ভূয়ঃ কথয় তৃপ্তির্হি শৃণ্বতো নাস্তি মেহমৃতম্।।১৮।। br>সরলার্থঃ হে জনার্দন! তোমার যোগ ও বিভূতি বিস্তারিতভাবে পুনরায় আমাকে বল। কারণ তোমার উপদেশামৃত শ্রবণ করে আমার পরিতৃপ্তি হচ্ছে না; আমি আরও শ্রবণ করতে ইচ্ছা করি। হস্ত তে কথয়িষ্যামি দিব্যা হ্যাত্মবিভূতয়ঃ। br>প্রাধান্যতঃ কুরুশ্রেষ্ঠ নাস্ত্যস্তো বিস্তরস্য মে।।১৯।। br>সরলার্থঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-হে অর্জুন, আমার দিব্য প্রধান প্রধান বিভুতিসমূহ তোমাকে বলব, কিন্তু আমার বিভূতিসমূহের অন্ত নেই। অহমাত্মা গুড়াকেশ সর্বভূতাশয়স্থিতঃ। br>অহমাদিশ্চ মধ্যং চ ভূতানামন্ত এব চ।।২০।। br>সরলার্থঃ হে গুড়াকেশ! আমিই সমস্ত জীবের হৃদয়ে অবস্থিত পরমাত্মা। আমিই সর্বভূতের আদি, মধ্য ও অন্ত। আদত্যানামহং বিষ্ণুর্জ্যোতিষাং রবিরংশুমান্। br>মরীচির্মরুতামস্মি নক্ষত্রাণামহং শশী।।২১।। br>সরলার্থঃ আদিত্যদের মধ্যে আমি বিষ্ণু, জ্যোতিষ্কদের মধ্যে আমি কিরণশালী সূর্য, মরুতদের মধ্যে আমি মরীচি এবং নক্ষত্রদের মধ্যে আমি চন্দ্র। বেদানাং সামবেতোহস্মি দেবনামস্মি বাসবঃ। br>ইন্দ্রিয়াণাং মনশ্চাস্মি ভূতানামস্মি চেতনা।।২২।। br>সরলার্থঃ সমস্ত বেদের মধ্যে আমি সামবেদ, সমস্ত দেবতাদের মম্যে আমি ইন্দ্র, সমস্ত ইন্দ্রিয়ের মধ্যে আমি মন এবং সমস্ত প্রাণীদের মধ্যে আমি চেতনা। রুদ্রাণাং শঙ্করশ্চাস্মি বিত্তেশো যক্ষরক্ষসাম্। br>বসূনাং পাবকশ্চাস্মি মেরুঃ শিখরিণামহম্।।২৩।। br>সরলার্থঃ রুদ্রদের মধ্যে আমি শিব, যক্ষ ও রাক্ষসদের মধ্যে আমি কুবের, বসুদের মধ্যে আমি অগ্নি এবং পর্বতসমূহের মধ্যে আমি সুমেরু। পুরোধসাং চ মুখ্যং মাং বিদ্ধি পার্থ বৃহস্পতিম্। br>সেনানীনামহং স্কন্দঃ সরসামস্মি সাগরঃ।।২৪।। br>সরলার্থঃ হে পার্থ! পুরোহিতদের মধ্যে আমি প্রধান বৃহস্পতি, সেনাপতিদের মধ্যে আমি কার্তিক এবং জলাশয়ের মধ্যে আমি সাগর। মহর্ষীণাং ভৃগুরহং গিরামস্ম্যেকমক্ষরম্। br>যজ্ঞানাং জপযজ্ঞোহস্মি স্থাবরাণাং হিমালয়ঃ।।২৫।। br>সরলার্থঃ মহর্ষিদের মধ্যে আমি ভৃগু, বাক্যসমূহের মধ্যে আমি ওঁকার। যজ্ঞসমূহের মধ্যে আমি জপযজ্ঞ এবং স্থাবর বস্তুসমূহের মধ্যে আমি হিমালয়। অশ্বত্থঃ সর্ববৃক্ষাণাং দেবষীণাং চ নারদঃ। br>গন্ধর্বাণাং চিত্ররথঃ সিদ্ধানাং কপিলো মুনিঃ।।২৬।। br>সরলার্থঃ সমস্ত বৃক্ষের মধ্যে আমি অশ্বত্থ, দেবর্ষিদের মধ্যে আমি নারদ। গন্ধর্বদের মধ্যে আমি চিত্ররথ এবং সিদ্ধদের মধ্যে আমি কপিল মুনি। উচ্ছৈঃশ্রবসমশ্বানাং বিদ্ধি মামমৃতোদ্ভবম্। br>ঐরাবতং গেজেন্দ্রাণাং নরাণাং চ নরাধিপম্।।২৭।। br>সরলার্থঃ অশ্বদের মধ্যে আমাকে সমুদ্র-মন্থনের সময় উদ্ভত উচ্চৈঃশ্রবা বলে জানবে। শ্রেষ্ঠ হস্তীদের মধ্যে আমি ঐরাবত এবং মনুণ্যদের মধ্যে আমি সম্রাট। আয়ুধানামহং বজ্রং ধেনূনামস্মি কামধুক্। br>প্রজন্শ্চাস্মি কন্দর্পঃ সর্পাণামস্মি বাসুকিঃ।।২৮।। br>অনন্তশ্চাস্মি নাগানাং বরুণো যাদসামহম্। br>পিতৃণামর্যমা চাস্মি যমঃ সংযমতামহম্।।২৯।। br>সরলার্থঃ সমস্ত অস্ত্রের মধ্যে আমি বজ্র, গাভীদের মধ্যে আমি কামধেনু। সন্তান উৎপাদনের কারণ আমিই কামদেব এবং সর্পদের মধ্যে আমি বাসুকি। সমস্ত নাগদের মধ্যে আমি অনন্ত এবং জলচরদের মধ্যে আমি বরুণ। পিতৃদের মধ্যে আমি অর্যমা এবং দন্ডদাতাদের মধ্যে আমি যম। প্রহ্লাদশ্চাস্মি দৈত্যানাং কালঃ কলয়তামহম্। br>মৃগাণাং চ মৃগেন্দ্রোহহং বৈনতেয়শ্চ পক্ষিণাম্।।৩০।। br>সরলার্থঃ দৈত্যদের মধ্যে আমি প্রহ্লাদ, বশীকারীদের মধ্যে আমি কাল, পশুদের মধ্যে আমি সিংহ এবং পক্ষীদের মধ্যে আমি গরুড়। পবনঃ পবতামস্মি রামঃ শস্ত্রভৃতামহম্। br>ঋষাণাং মকরশ্চাস্মি স্রোতসামস্মি জাহ্নবী।।৩১।। br>সরলার্থঃ পবিত্রকারী বস্তুদের মধ্যে আমি বায়ু, শস্ত্রধারীদের মধ্যে আমি পরশুরাম, মৎস্যদের মধ্যে আমি মকর এবং নদীসমূহের মধ্যে আমি গঙ্গা। সর্গাণামাদিরন্তশ্চ মধ্যং চৈবাহমর্জুন। br>অধ্যাত্মবিদ্যা বিদ্যানাং বাদঃ প্রবদতামহম্।।৩২।। br>সরলার্থঃ হে অর্জুন! সমস্ত সৃষ্ট বস্তুর মধ্যে আমি আদি, অন্ত ও মধ্য সমস্ত বিদ্যার মধ্যে আমি অধ্যাত্মবিদ্যা এবং তার্কিকদের বাদ, জল্প ও বিতণ্তার মধ্যে আমি সিদ্ধান্তবাদ। অক্ষরাণামকারেহস্মি দ্বন্দ্বঃ সামাসিকস্য চ। br>অহমেবাক্ষয়ঃ কালো ধাতাহং বিশ্বতোমুখঃ।।৩৩।। br>সরলার্থঃ সমস্ত অক্ষরের মধ্যে আমি অকার, সমাসসমূহের মধ্যে আমি দ্বন্দ্ব-সমাস, সংহারকারীদের মধ্যে আমি মহাকাল রুদ্র এবং স্রষ্টাদের মধ্যে আমি ব্রহ্মা। মৃত্যুঃ সর্বহরশ্চাহমুদ্ভবশ্চ ভবিষ্যতাম্। br>কীর্তিঃ শ্রীর্বাক্ চ নারীণাং স্মৃতির্মেধা ধৃতিঃ ক্ষমা।।৩৪।। br>সরলার্থঃ সমস্ত হরণকারীদের মধ্যে আমি সর্বগ্রাসী মৃত্যু, ভাবীকালের বস্তুসমূহের মধ্যে আমি উদ্ভব। নারীদের মধ্যে আমি কীর্তি, শ্রী, বাণী, স্মৃতি মেধা, ধৃতি ও ক্ষমা। বৃহৎসাম তথা সাম্নাং গায়ত্রী ছন্দসামহম্। br>মাসানাং মার্গশীর্ষোহহমৃতূনাং কুসুমাকরঃ।।৩৫।। br>সরলার্থঃ সামবেদের মধ্যে আমি বৃহৎসাম এবং ছন্দসমূহের মধ্যে আমি গায়ত্রী। মাসসমূহের মধ্যে আমি অগ্রাহয়ণ এবং ঋতুদের মধ্যে আমি বসন্ত। দ্যূতং ছলয়তামস্মি তেজস্তেজস্বিনামহম্। br>জয়োহস্মি ব্যবসায়োহস্মি সত্ত্বং সত্ত্ববতামহম্।।৩৬।। br>সরলার্থঃ সমস্ত বঞ্চনাকারীদের মধ্যে আমি দ্যূতক্রীড়া এবং তেজস্বীদের মধ্যে আমি তেজ। আমি বিজয়, আমি উদ্যম এবং বলবানদের মধ্যে আমি বল। বৃষ্ণীনাং বাসুদেবোহস্মি পান্ডবানাং ধনঞ্জয়ঃ। br>মুনীনামপ্যহং ব্যাসঃ কবীনামুশনাঃ কবিঃ।।৩৭।। br>সরলার্থঃ বৃষ্ণিদের মধ্যে আমি বাসুদেব এবং পান্ডবদের মধ্যে আমি অর্জুন। মুনিদের মধ্যে আমি ব্যাস এবং কবিদের মধ্যে আমি শুক্রাচার্য। দন্ডো দময়তামস্মি নীতিরস্মি জিগীষতাম্। br>মৌনং চৈবাস্মি গুহ্যানাং জ্ঞানং জ্ঞানবতামহম্।।৩৮।। br>সরলার্থঃ দমনকারীদের মধ্যে আমি দন্ড এবং জয় অভিলাষীদের মধ্যে আমি নীতি। গুহ্য ধর্মের মধ্যে আমি মৌন এবং জ্ঞানবানদের মধ্যে আমিই জ্ঞান। যচ্চাপি সর্বভূতানাং বীজং তদহমর্জুন। br>ন তদস্তি বিনা যৎ স্যান্ময়া ভূতং চরাচরম্।।৩৯।। br>সরলার্থঃ হে অর্জুন! যা সর্বভূতের বীজস্বরূপ তাও আমি, যেহেতু আমাকে ছাড়া স্থাবর ও জঙ্গম কোন বস্তুরই অস্তিত্ব থাকতে পারে না। নাস্তোহস্তি মম দিব্যানাং বিভূতীনাং পরন্তপ। br>এষ তূদ্দেশতঃ প্রোক্তো বিভুতের্বিস্তরো ময়া ।।৪০।। br>সরলার্থঃ হে পরন্তপ! আমার দিব্য বিভুতি-সমূহের অন্ত নেই। আমি এই সমস্ত বিভুতির বিস্তার সংক্ষেপে বললাম। যদ্যদ্বিভূতিমৎ সত্ত্বং শ্রীমদূর্জিতমেব বা। br>তত্তদেবাবগচ্ছ ত্বং মম তেজোহংশসম্ভবম্।।৪১।। br>সরলার্থঃ ঐশ্বর্যযুক্ত, শ্রী-সম্পন্ন ও বল-প্রভাবাদির আধিক্যযুক্ত যত বস্তু আছে, সে সবই আমার তেজাংশসম্ভূত বলে জানবে। বাসস্থান বলতে বিভিন্ন প্রতিকূলতা (যেমন- ঝড়ঝাপটা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রোদ, বৃষ্টি ইত্যাদি) বিভিন্ন প্রকার হিংস্র প্রাণির আক্রমণ, পোকামাকড়, চোর ও সংক্রামক ব্যাধি থেকে রক্ষা করে গৃহপালিত পশু বা পাখির সঠিক উৎকর্ষ সাধন, উপযুক্ত খাদ্য ব্যবস্থা ও প্রজননে সুযোগ-সুবিধা এবং যাবতীয় পরিচর্যার সুবন্দোবস্ত করে নিরাপদ আশ্রয় দেয়াকে বুঝায়। এক সারি বিশিষ্ট বাঁধা ঘর দুগ্ধবতী গাভীর জন্য বাঁধা ঘর গাভীর খাদ্য সুষম হতে হবে। অর্থাৎ খাদ্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানসমূহ সঠিক মাত্রায় থাকতে হবে। খাদ্য অবশ্যই অর্থনৈতিক দিক দিয়ে লাভজনক হতে হবে। অর্থাৎ সহজ প্রাপ্য এবং দাম কম এরূপ উপকরণ দিয়ে খাদ্য প্রস্তুত করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের উপকরণ দিয়ে খাদ্য তৈরি করা উচিত যাতে খাদ্য সুস্বাদু ও সহজ প্রাচ্য হয়। গাভীর পরিপাকতন্ত্রের ধারণ ক্ষমতা অনেক, তাই পশুর পেট না ভরা পর্যন্ত খাদ্য গ্রহণ করে থাকে। একটি দেশি গাভীর চেয়ে উন্নত একটি গাভী অনেক বড় হয়। দুধও বেশি দেয়। সেজন্য খায়ও বেশি। তাই খাদ্য দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে, যাতে পশুর পেট ভরে এবং পুষ্টির অভাবও পূরণ হয়। পশু পেট ভরে না খেতে পারলে অখাদ্য কুখাদ্য খেয়ে ফেলতে পারে। গাভীর খাদ্যদ্রব্য টাটকা এবং পরিষ্কার হতে হবে। পশুর খাদ্য ভেজা স্যাঁতসেঁতে হলে ছত্রাক জন্মাতে পারে। এতে বিষক্রিয়া হয়ে গাভীর ক্ষতি করতে পারে। ময়লা, কাঁকর, পাথর, বালু, মাটি, ছত্রাকযুক্ত, ও দুর্গন্ধযুক্ত খাদ্য পশুকে খেতে দেয়া উচিত নয়। আঁশ বা ছোবড়া জাতীয় খাদ্য যেমন- খড়, কাঁচা ঘাস, লতাপাতা ইত্যাদি আস্ত না দিয়ে ছোট ছোট করে কেটে পশুকে খাওয়াতে হবে। এতে খাদ্য দ্রব্যের অপচয় হবে না। পশুর খেতে সুবিধা হবে এবং হজমেও সহায়ক হবে। খড় কুচিকুচি করে কেটে পানি বা ফেনে ভিজিয়ে অন্যান্য দানাদার মিশ্রণ ও চিটাগুড় মিশিয়ে দিলে গাভী খেতে অধিক পছন্দ করবে এবং সহজপাচ্যও হবে। খাদ্য উপকরণ হঠাৎ করে পরিবর্তন করা উচিত নয়। খাদ্য উপকরণের পরিবর্তন প্রয়োজন হলে আস্তে আস্তে দিনে দিনে করতে হবে। বকনা বা গাভী গরম হলে বিভিন্ন ধরনের স্বভাবগত ও শারীরবৃত্তীয় লক্ষণ ও পরিবর্তন দেখা দেয়। এগুলো হলো- * বকনা বা গাভী অশান্ত থাকবে এবং একজায়গায় দাঁড়িয়ে না থেকে ছটফট করবে। * গরম হওয়ার শুরুতে নিজে অন্য পশুর উপর লাফ দিবে এবং পুরোপুরি গরম অবস্থায় অন্য পশুকে নিজের উপর লাফ দিতে উদ্বুদ্ধ করবে। * অন্য পশুকে নিজের পশ্চাৎদেশ চাটতে দিবে। * বকনা বা গাভীকে খুব সতর্ক মনে হবে এবং সবসময় কান খাড়া করে থাকবে। * ঘনঘন অল্প পরিমাণে প্রস্রাব ও পায়খানা করবে। * হাত দিয়ে যোনিমুখ সামান্য ফাঁক করলে ভেতরটা অন্য সময়ের চেয়ে বেশি লালচে দেখাবে। * স্পেকুলামের সাহায্যে সার্ভিক্সের মুখ দেখলে মনে হবে সার্ভিক্স খোলা রয়েছে। * রক্তে প্রথমে ইস্ট্রোজেন ও পরে লিউটিনাইজিং হরমোনের মাত্রা বেড়ে যাবে। বকনা বা গাভী গরম অবস্থায় প্রধান কাজ হলো পাল দেয়া। এজন্য প্রথমেই পাল দেয়ার উপযুক্ত সময় নির্ণয় করতে হবে। সাধারণত গাভী গরম হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পাবার পর থেকে পরবর্তী ১৮ ঘণ্টার মধ্যে পাল দিলেই চলে। এন্ট্রাস ধাপ শুরু হওয়ার ৮ ঘণ্টা পর গাভীতে গরম হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায় এবং পরবর্তী ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত গরম অবস্থা স্থায়ী থাকে। এরপর থেকে গরম অবস্থা চলে যেতে থাকে। গরম অবস্থায় আসার শুরু থেকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে পাল দিলে সফলতার হার হবে শতকরা ৪৫-৭০ ভাগ আর ৭ থেকে ১৮ ঘণ্টার মধ্যে পাল দিলে শতকরা ৭০-৯০ ভাগ পর্যন্ত সফলতা পাওয়া যাবে। তবে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যাবে ১২-১৮ ঘণ্টার মধ্যে পাল দিলে। ১৮ ঘণ্টার পর পাল দিলে ক্রমান্বয়ে সফলতার হার কমতে থাকবে। প্রাকৃতিক পদ্ধতি বকনা বা গাভীর সঙ্গে প্রজননক্ষম ষাঁড়ের মিলনের মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া সম্পাদিত হয়। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন-আমার প্রতি অনুগ্রহ করে তুমি যে অধ্যাত্মতত্ত্ব সম্বন্ধীয় পরম গুহ্য উপদেশ আমাকে দিয়েছে, তার দ্বারা আমার এই মোহ দূর হয়েছে। অনুবাদঃ হে পদ্ধপলাশলোশন! সর্বভূতের উৎপত্তি ও প্রলয় তোমার থেকেই হয় এবং তোমার কাছ থেকেই আমি তোমার অব্যয় মাহাত্ম্য অবগত হলাম। অনুবাদঃ হে পরমেশ্বর! তোমার সম্বন্ধে যেরুপ বলেছ, যদিও আমার সম্মুখে তোমাকে সেই রূপেই দেখতে পাচ্ছি, তবুও হে পুরুষোত্তম! তুমি যেভাবে এই বিশ্বে প্রবেশ করেছ, আমি তোমার সেই ঐশ্বর্যময় রূপ দেখতে ইচ্ছা করি। অনুবাদঃ হে প্রভু! তুমি যদি মনে কর যে, আমি তোমার এই বিশ্বরূপ দর্শন করার যোগ্য, তা হলে তে যোগেশ্বর! আমাকে তোমার সেই নিত্যস্বরূপ দেখাও। অনুবাদঃ শ্রীভগবান বললেন- হে পার্থ! নানা বর্ণ ও নানা আকৃতি-বিশিষ্ট শত শত ও সহস্র সহস্র আমার বিভিন্ন দিব্য রূপসমূহ দর্শন কর। অনুবাদঃ হে ভারত! দ্বাদশ আদিত্য, অষ্টবসু, একাদশ রুদ্র, অশ্বিনীকুমারদ্বয়, ঊনপঞ্চাশ মরুত এবং অনেক অদৃষ্টপূর্ব আশ্চর্য রূপ দেখ। অনুবাদঃ হে অর্জুন! আমার এই বিরাট শরীরে একত্রে অবস্থিত সমগ্র স্থাবর-জঙ্গমাত্মক বিশ্ব এবং অন্য যা কিছু দেখতে ইচ্ছা কর, তা এক্ষণে দর্শন কর। অনুবাদঃ কিন্তু তুমি তোমার বর্তমান চক্ষুর দ্বারা আমাকে দর্শন করতে সক্ষম হবে না। তাই, আমি তোমাকে দিব্যচক্ষু প্রদান করছি। তুমি আমার অচিন্ত্য যোগৈশ্বর্য দর্শন কর। অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন- হে রাজন্! এভাবেই বলে, মহান যোগেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে তাঁর বিশ্বরূপ দেখালেন। অনুবাদঃ অর্জুন সেই বিশ্বরূপে অনেক মুখ, অনেক নেত্র ও অনেক অদ্ভুত দর্শনীয় বস্তু দেখলেন। সেই রূপ অসংখ্য দিব্য অলঙ্কারে সজ্জিত ছিল এবং অনেক উদ্যত দিব্য অস্ত্র ধারণ করেছিল। সেই বিশ্বরূপ দিব্য মালা ও দিব্য বস্ত্রে ভূষিত ছিল এবং তাঁর শরীর দিব্য গন্ধ দ্বারা অনুলিপ্ত ছিল। সবই ছিল অত্যন্ত আশ্চর্যজনক, জ্যোতির্ময়, অনন্ত ও সর্বব্যাপী। অনুুবাদঃ যদি আকাশে সহস্র সূর্যের প্রভা যুগপৎ উদিত হয়, তা হলে সেই মহাত্মা বিশ্বরূপের প্রভার কিঞ্চিৎ তুল্য হতে পারে। অনুবাদঃ তখন অর্জুন পরমেশ্বর ভগবানের বিশ্বরূপে নানাভাবে বিভক্ত সমগ্র জগৎ একত্রে অবস্থিত দেখলেন। অনুবাদঃ তারপর সেই অর্জুন বিস্মিত ও রোমাঞ্চিত হয়ে এবং অবনত মস্তকে ভগবানকে প্রণাম করে করজোড়ে বলতে লাগলেন। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে দেব! তোমার দেহে দেবতাদের, বিবিধ প্রাণীদের, কমলাসনে স্থিত ব্রহ্মা, শিব, ঋষিদের ও দিব্য সর্পদেরকে দেখছি। অনুবাদঃ হে বিশ্বেশ্বর! হে বিশ্বরূপ! তোমার দেহে অনেক বাহু, উদর, মুখ এবং সর্বত্র অনন্ত রূপ দেখছি। আমি তোমার আদি, মধ্য ও অন্ত কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। অনুবাদঃ কিরীট শোভিত, গদা ও চক্রধারী, সর্বত্র দীপ্তিমান, তেজঃপুঞ্জ- স্বরূপ, দুর্নিরীক্ষ্য, প্রদীপ্ত অগ্নি ও সূর্যের মতো প্রভাবিশিষ্ট এবং অপ্রমেয় স্বরূপ তোমাকে আমি সর্বত্রই দেখছি। অনুবাদঃ তুমি পরম ব্রহ্ম এবং একমাত্র জ্ঞাতব্য। তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়। তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং সনাতন পরম পুরুষ। এই আমার অভিমত। অনুবাদঃ আমি দেখছি তোমার আদি, মধ্য ও অন্ত নেই। তুমি অনন্ত বীর্যশালী ও অসংখ্য বাহুবিশিষ্ট এবং চন্দ্র ও সূর্য তোমার চক্ষুদ্বয়। তোমার মুখমন্ডলে প্রদীপ্ত অগ্নির জ্যোতি এবং তুমি স্বীয় তেজে সমস্ত জগৎ সন্তপ্ত করছ। অনুবাদঃ তুমি একাই স্বর্গ ও মর্ত্যের মধ্যবর্তী অন্তরীক্ষ ও দশদিক পরিব্যাপ্ত করে আছ। হে মহাত্মন! তোমার এই অদ্ভুত ও ভয়ংকর রূপ দর্শন করে ত্রিলোক অত্যন্ত ভীত হচ্ছে। অনুবাদঃ সমস্ত দেবতারা তোমার শরণাগত হয়ে তোমাতেই প্রবেশ করছেন। কেউ কেউ ভীত হয়ে করজোড়ে তোমার গুণগান করছেন। মহর্ষি ও সিদ্ধেরা ‘জগতের কল্যাণ হোক’ বলে প্রচুর স্তুতি বাক্যের দ্বারা তোমার স্তব করছেন। অনুবাদঃ রুদ্রগণ, আদিত্যগণ, সাধ্য নামক দেবতারা, বসুগণ, বিশ্বদেবগণ, অশ্বিনীকুমারদ্বয়, মরুতগণ, পিতৃগণ, গন্ধর্বগণ, যক্ষগণ, অসুরগণ ও সিদ্ধগণ সকলেই বিস্মৃত হয়ে তোমাকে দর্শন করছে। অনুবাদঃ হে মহাবাহু! বহু মুখ, বহু চক্ষু, বহু বাহু, বহু ঊরু, বহু চরণ, বহু উদর ও অসংখ্য করাল দন্তবিশিষ্ট তোমার বিরাটরুপ দর্শন করে সমস্ত প্রাণী অত্যন্ত ব্যথিত হচ্ছে এবং আমিও অত্যন্ত ব্যথিত হচ্ছি। অনুবাদঃ হে বিষ্ণু! তোমার আকাশষ্পর্শী, তেজোময়, বিবিধ বর্ণযুক্ত, বিস্তৃত মুখমন্ডল ও উজ্জ্বল আয়ত চক্ষুবিশিষ্ট তোমাকে দেখে আমার হৃদয় ব্যথিত হচ্ছে এবং আমি ধৈর্য ও শম অবলম্বন করতে পারছি না। অনুবাদঃ হে দেবেশ! হে জগন্নিবাস! ভয়ংকর দন্তযুক্ত ও প্রলয়াগ্নি তুল্য তোমার মুখসকল দেখে আমার দিকভ্রম হচ্ছে এবং আমি শান্তি পাচ্ছি না। তুমি আমার প্রতি প্রসন্ন হও। অনুবাদঃ ধৃতরাষ্ট্রের পুত্রেরা, তাদের মিত্র সমস্ত রাজন্যবর্গ এবং ভীষ্ম, দ্রোণ, কর্ণ এবং আমাদের পক্ষের সমস্ত সৈন্যেরা তোমার করাল দন্তবিশিষ্ট মুখের মধ্যে দ্রুতবেগে প্রবেশ করছে এবং সেই দন্তমধ্যে বিলগ্ন হয়ে তাদের মস্তক চুর্ণিত হচ্ছে। নদীসমূহ যেমন সমুদ্রাভিমুখে প্রবাহিত হয়ে সমুদ্রে প্রবেশ করে, তেমনই নরলোকের বীরগণ তোমার জ্বলন্ত মুখবিবরে প্রবেশ করছে। পতঙ্গগণ যেমন দ্রুত গতিতে ধাবিত হয়ে মরণের জন্য জ্বলন্ত অগ্নিতে প্রবেশ করে, তেমনই এই লোকেরাও মৃত্যুর জন্য অতি বেগে তোমার মুখবিবরে প্রবেশ করছে। হে বিষ্ণু! তুমি তোমার জ্বলন্ত মুখসমূহের দ্বারা সকল লোককে গ্রাস করছ এবং তোমার তেজোরাশির দ্বারা সমগ্র জগৎকে আবৃত করে সন্তপ্ত করছ। অনুবাদঃ উগ্রমূর্তি তুমি কে, কৃপা করে আমাকে বল। হে দেবশ্রেষ্ঠ। তোমাকে নমষ্কার করি, তুমি প্রসন্ন হও। তুমি হচ্ছ আদিপুরুষ। আমি তোমার প্রবৃত্তি অবগত নই, আমি তোমাকে বিশেষভাবে জানতে ইচ্ছা করি। অনুবাদঃ শ্রীভগবান বললেন- আমি লোকক্ষয়কারী প্রবৃদ্ধ কাল এবং এই সমস্ত লোক সংহার করতে এক্ষণে প্রবৃত্ত হয়েছি। তোমরা (পান্ডবেরা) ছাড়া উভয়-পক্ষীয় সমস্ত যোদ্ধারাই নিহত হবে। অনুবাদঃ অতএব, তুমি যুদ্ধ করার জন্য উত্থিত হও, যশ লাভ কর এবং শত্রুদের পরাজিত করে সমৃদ্ধিশালী রাজ্য ভোগ কর। আমার দ্বারা এরা পূর্বেই নিহত হয়েছে। হে সব্যসাচী! তুমি নিমিত্ত মাত্র হও। অনুবাধঃ ভীষ্ম, দ্রোণ, কর্ণ, জয়দ্রথ এবং অন্যান্য যুদ্ধ বীরগণ পূর্বেই আমার দ্বারা নিজত হয়েছে। সুতরাং, তুমি তাদেরই বধ কর এবং বিচলিত হয়ো না। তুমি যুদ্ধে শত্রুদের নিশ্চয়ই জয় করবে, অতএব যুদ্ধ কর। অনুবাদঃ সঞ্জয় ধৃতরাষ্ট্রকে বললেন- হে রাজন্! ভগবান শ্রীকৃষ্ণের এই বাণী শ্রবণ করে অর্জুন অত্যন্ত ভীত হয়ে কম্পিত কলেবরে কৃতাঞ্জলিপুটে প্রণাম করে গদগদ বাক্যে শ্রীকৃষ্ণকে বললেন। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে হৃষীকেশ! তোমার মহিমা কীর্তনে সমস্ত জগৎ প্রহৃষ্ট হয়ে তোমার প্রতি অনুরক্ত হচ্ছে। রাক্ষসেরা ভীত হয়ে নানা দিকে পলায়ন করছে এবং সিদ্ধরা তোমাকে নমস্কার করছে। এই সমস্তই যুক্তিযুক্ত। অনুবাদঃ হে মহাত্মন! তুমি এমন কি ব্রহ্মা থেকেও শ্রেষ্ঠ এবং আদি সৃষ্টিকর্তা। সকলে তোমাকে কেন নমস্কার করবেন না? হে অনন্ত! হে দেবেশ! হে জগন্নিবাস! তুমি সৎ ও অসৎ উভয়ের অতীত অক্ষরতত্ত্ব ব্রহ্ম। অনুবাদঃ তুমি আদি দেব, পুরাণ পুরুষ এবং এই বিশ্বের পরম আশ্রয়। তুমি সব কিছুর জ্ঞাতা, তুমিই জ্ঞেয় এবং তুমিই গুণাতীত পরম ধামস্বরূপ। হে অনন্তরূপ! এই জগৎ তোমার দ্বারা পরিব্যাপ্ত হয়ে আছে। অনুবাদঃ তুমিই বায়ু, যম, অগ্নি, বরুণ, চন্দ্র, প্রজাপতি ব্রহ্মা ও প্রপিতামহ। অতএব, তোমাকে আমি সহস্রবার প্রণাম করি, পুনরায় নমস্কার করি এবং বারবার নমস্কার করি। অনুবাদঃ হে সর্বাত্মা! তোমাকে সম্মুখে পশ্চাতে ও সমস্ত দিক থেকেই নমস্কার করছি। হে অনন্তবীর্য! তুমি অসীম বিক্রমশালী। তুমি সমগ্র জগতে ব্যাপ্ত, অতএব তুমিই সর্ব-স্বরূপ। অনুবাদঃ তোমার মহিমা না জেনে, সখা মনে করে তোমাকে আমি প্রগলভভাবে “হে কৃষ্ণ”, “হে সখা,” বলে সম্বোধন করেছি। প্রমাদবশত অথবা প্রণবশত আমি যা কিছু করেছি তা তুমি দয়া করে ক্ষমা কর। বিহার, শয়ন, উপবেশন ও ভোজনের সময় কখন একাকী এবং কখন বন্ধুদের সমক্ষে আমি যে তোমাকে অসম্মান করেছি, হে অচ্যুত! আমার সে সমস্ত অপরাধের জন্য তোমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। অনুবাদঃ হে অমিত প্রভাব! তুমি এই চরাচর জগতের পিতা, পূজ্য, গুরু ও গুরুশ্রেষ্ঠ। ত্রিভুবনে তোমার সমান আর কেউ নেই, অতএব তোমার থেকে শ্রেষ্ঠ অন্য কে হতে পারে? অনুবাদঃ তুমি সমস্ত জীবের পরমপূজ্য পরমেশ্বর ভগবান। তাই, আমি তোমাকে দন্ডবৎ প্রণাম করে তোমার কৃপাভিক্ষাকরছি। হে দেব! পিতা যেমন পুত্রের সখা, প্রেমিক যেমন প্রিয়ার অপরাধ ক্ষমা করেন, তুমিও সেভাবেই আমারঅপরাধ ক্ষমা করতে সমর্থ। অনুবাদঃ তোমার এই বিশ্বরূপ, যা পূর্বে কখনও দেখিনি, তা দর্শন করে আমি আনন্দিত হয়েছি, কিন্তু সেই সঙ্গে আমার মন ভয়ে ব্যথিত হয়েছে। তাই, হে দেবেশ! হে জগন্নিবাস! আমার প্রতি প্রসন্ন হও এবং পুনরায় তোমার সেই রূপই আমাকে দেখাও। অনুবাদঃ হে বিশ্বমূর্তি! হে সহস্রবাহো! আমি তোমাকে পূর্ববৎ সেই কিরীট, গদা ও চক্রধারীরূপে দেখতে ইচ্ছা করি। এখন তুমি তোমার সেই চতুর্ভুজ রূপ ধারণ কর। অনুবাদঃ শ্রীভগবান বললেন- হে অর্জুন! আমি প্রসন্ন হয়ে তোমাকে আমারা অন্তরঙ্গা শক্তি দ্বারা জড় জগতের অন্তর্গত এই শ্রেষ্ট রূপ দেখালাম। তুমি ছাড়া পূর্বে আর কেউই এই অনন্ত, আদি ও তেজোময় রূপ দেখেনি। অনুবাদঃ হে কুরুশ্রেষ্ঠ! বেদ অধ্যয়ন, যজ্ঞ, দান, পুণ্যকর্ম ও কঠোর তপস্যার দ্বারা এই জড় জগতে তুমি ছাড়া অন্য কেউ আমার এই বিশ্ব রূপ দর্শন করতে সমর্থ নয়। অনুবাদঃ আমার এই প্রকার ভয়ঙ্কর বিশ্বরূপ দেখে তুমি ব্যথিত ও মোহাচ্ছন্ন হয়ো না। সমস্ত ভয় থেকে মুক্ত হয়ে এবং প্রসন্ন চিত্তে তুমি পুনরায় আমার এই চতুর্ভুজ রূপ দর্শন কর। অনুবাদঃ সঞ্জয় ধৃরাষ্ট্রকে বললেন- মহাত্মা বাসুদেব অর্জুনকে এভাবেই বলে তাঁর চতুর্ভুজ রূপ দেখালেন এবং পুনরায় দ্বিভুজ সৌম্যমূর্তি ধারণ করে ভীত অর্জুনকে আশ্বস্ত করলেন। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে জনার্দন! তোমার এই সৌম্য মানুষমূর্তি দর্শন করে এখন আমার চিত্ত স্থির হল এবং আমি প্রকৃতিস্থ হলাম। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- তুমি আমার যে রূপ এখন দেখছ তা অত্যন্ত দুর্লভ দর্শন। দেবতারাও এই রূপের সর্বদা দর্শনাকাঙ্ক্ষী। অনুবাদঃ তুমি তোমার দিব্য চক্ষুর দ্বারা আমার যেরূপ দর্শন করছ সেই প্রকার আমাকে বেদ অধ্যয়ন, তপস্যা, দান ও পূজার দ্বারা কেউই দর্শন করতে সমর্থ হয় না। অনুবাদঃ হে অর্জুন! হে পরন্তপ! অনন্য ভক্তির দ্বারাই কিন্তু এই প্রকার আমাকে তত্ত্বত জানতে, প্রত্যক্ষ করতে এবং আমার চিন্ময় ধামে প্রবেশ করতে সমর্থ হয়। অনুবাদঃ হে অর্জুন! ‍যিনি আমার অকৈতব সেবা করেন, আমার প্রতি নিষ্ঠাপরায়ণ, আমার ভক্ত, জড় বিষয়ে আসক্তি রহিত এবং সমস্ত প্রাণীর প্রতি শত্রুভাব রহিত, তিনিই আমাকে লাভ করেন। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ্ঞাসা করলেন-এভাবেই নিরন্তর ভক্তিযুক্ত হয়ে যে সমস্ত ভক্তেরা যথাযথভাবে তোমার আরাধনা করেন এবং যাঁরা ইন্দ্রিয়াতীত অব্যক্ত ব্রহ্মের উপাসনা করেন, তাঁদের মধ্যে কারা শ্রেষ্ঠ যোগী। অনুবাদঃ শ্রীভগবান বললেন-যাঁরা তাঁদের মনকে আমার সবিশেষ রূপে নিবিষ্ট করনে এবং অপ্রাকৃত শ্রদ্ধা সহকারে নিরন্তর আমার উপাসনা করেন, আমার মতে তাঁরাই সর্বশ্রেষ্ঠ যোগী। অনুবাদঃ যাঁরা সমস্ত ইন্দ্রিয় সংযত করে, সকলের প্রতি সমভাবাপন্ন হয়ে এবং সর্বভূতের কল্যাণে রত হয়ে আমার অক্ষর, অনির্দেশ্য, অব্যক্ত, সর্বত্রগ, অচিন্ত্য, কুটস্থ, অচল, ধ্রুব ও নির্বিশেষ স্বরূপকে উপাসনা করেন, তাঁরা অবশেষে আমকেই প্রাপ্ত হন। অনুবাদঃ যাদের মন ভগবানের অব্যক্ত নির্বিশেষ রূপের প্রতি আসক্ত, তাদের ক্লেশ অধিকতর। কারণ, অব্যক্তের উপাসনার ফলে দেহধারী জীবদের কেবল দুঃখই লাভ হয়। অনুবাদঃ যারা সমস্ত কর্ম আমাতে সমর্পণ করে, মৎপরায়ণ হয়ে অনন্য ভক্তিযোগের দ্বারা আমার ধ্যান করে উপাসনা করেন, হে পার্থ! আমাতে আবিষ্টচিত্ত সেই সমস্ত ভক্তদের আমি মৃত্যুময় সংসার-সাগর থেকে অচিরেই উদ্ধার করি। অনুবাদঃ অতএব আমাতেই তুমি মন সমাহিত কর এবং আমাতেই বুদ্ধি অর্পণ কর। তার ফলে তুমি সর্বদাই আমার নিকটে বাস করবে, সেই সম্বন্ধে কোন সন্দেহ নেই। অনুবাদঃ হে ধনঞ্জয়! যদি তুমি স্থিরভাবে আমাতে চিত্ত সমাহিত করতে সক্ষম না হও, তা হলে অভ্যাস যোগের দ্বারা আমাতে প্রাপ্ত হতে ইচ্ছা কর। অনুবাদঃ যদি তুমি এমন কি অভ্যাস করতেও অসমর্থ হও, তা হলে আমার প্রতি কর্ম পরায়ণ হও। আমার জন্য কর্ম করেও তুমি সিদ্ধি লাভ করবে। অনুবাদঃ আর যদি তাও করতে অক্ষম হও, তবে আমাতে সমস্ত কর্ম অর্পণ করে সংযতচিত্তে কর্মের ফল ত্যাগ কর। অনুবাদঃ তুমি যদি এই প্রকার অভ্যাস করতে সক্ষম না হও, তা হলে জ্ঞানের অনুশীলন কর। জ্ঞান থেকে ধ্যান শ্রেষ্ঠ এবং ধ্যান থেকে কর্মফল ত্যাগ শ্রেষ্ঠ, কেন না এই প্রকার কর্মফল ত্যাগের শান্তি লাভ হয়। অনুবাদঃ যিনি সমস্ত জীবের প্রতি দ্বেষশূন্য, বন্ধু-ভাবাপন্ন, কৃপালু, মমত্ববুদ্ধিশূন্য, নিরহঙ্কার, সুখে ও দুঃখে সম ভাবাপন্ন, ক্ষমাশীল, সর্বদা সন্তুষ্ট, সর্বদা ভক্তিযোগে যুক্ত, সংযত স্বভাব, দৃঢ় সংকল্পযুক্ত এবং যাঁর মন ও বুুদ্ধি সর্বদা আমাতে অর্পিত, তিনি আমার প্রিয় ভক্ত। অনুবাদঃ যাঁর থেকে কেউ উদ্বেগ প্রাপ্ত হয় না, যিনি কারও দ্বারা উদ্বেগ প্রাপ্ত হন না এবং যিনি হর্ষ, ক্রোধ, ভয় ও উদ্বেগ থেকে মুক্ত, তিনি আমার অত্যন্ত প্রিয়। অনুবাদঃ যিনি নিরপেক্ষ, শুচি, দক্ষ, উদাসীন, উদ্বেগশূন্য এবং সমস্ত কর্মের ফলত্যাগী, তিনি আমার প্রিয় ভক্ত। অনুবাদঃ যিনি প্রিয় বস্তুর প্রাপ্তিতে হৃষ্ট হন না এবং অপ্রিয় বস্তুর প্রাপ্তিতে দ্বেষ করেন না, যিনি প্রিয় বস্তুর বিয়োগে শোক করেন না, অপ্রাপ্ত ইষ্ট বস্তু আকাঙ্ক্ষা করেন না এবং শুভ ও অশুভ সমস্ত কর্ম পরিত্যাগ করেছেন এবং যিনি ভক্তিযুক্ত, তিনি আমার প্রিয় ভক্ত। অনুবাদঃ যিনি শত্রু ও মিত্রের প্রতি সমবুদ্ধি, যিনি সম্মানে ও অপরমানে, শীতে ও গরমে, সুখে ও দুঃখে এবং নিন্দা ও স্তুতিতে সম-ভাবাপন্ন, যিনি কুসঙ্গ-বর্জিত, সংযতবাক্, যৎকিঞ্চিৎ লাভে সন্তষ্ট, গৃহাসক্তিশূন্য এবং যিনি স্থিরবুদ্ধি ও আমার প্রেমময়ী সেবায় যুক্ত, সেই রকম ব্যক্তি আমার অত্যন্ত প্রিয়। অনুবাদঃ যাঁরা আমার দ্বারা কথিত এই ধর্মামৃতের উপাসনা করেন, সেই সকল শ্রদ্ধাবান মৎপরায়ণ ভক্তগণ আমার অত্যন্ত প্রিয়। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে মহাবাহো! হে হৃষীকেশ! হে কেশিনিসূদন! আমি সন্ন্যাস ও ত্যাগের তত্ত্ব পৃথকভাবে জানতে ইচ্ছা করি। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-পন্ডিতগণ কাম্য কর্মসমূহের ত্যাগকে সন্নাস বলে জানেন এবং বিচক্ষণ ব্যাক্তিগণ সমস্ত কর্মফল ত্যাগকে ত্যাগ বলে থাকেন। অনুবাদঃ এক শ্রেণীর মনীষীগণ বলেন যে, কর্ম দোষযুক্ত,সেই হেতু তা পরিত্যজ্য। অপর এক শ্রেণীর পন্ডিত যজ্ঞ, দান, তপস্যা প্রভৃতি কর্মকে অত্যাজ্য বলে সিদ্ধান্ত করেছেন। অনুবাদঃ হে ভরতসত্তম! ত্যাগ সম্বন্ধে আমার নিশ্চয় সিদ্ধান্ত শ্রবণ কর। হে পুরুষব্যাঘ্র! শাস্ত্রে ত্যাগও তিন প্রকার বলে কীর্তিত হয়েছে। অনুবাদঃ যজ্ঞ, দান ও তপস্যা ত্যাজ্য নয়, তা অবশ্যই করা কর্তব্য। যজ্ঞ, দান ও তপস্যা মনীষীদের পর্যন্ত পবিত্র করে। অনুবাদঃ হে পার্থ! এই সমস্ত কর্ম আসক্তি ও ফলের আশা পরিত্যাগ করে কর্তব্যবোধে অনুষ্ঠান করা উচিত। ইহাই আমার নিশ্চিত উত্তম অভিমত। অনুবাদঃ কিন্তু নিত্যকর্ম ত্যাগ করা উচিত নয়। মোহবশত তার ত্যাগ হলে, তাকে তামসিক ত্যাগ বলা হয়। অনুবাদঃ যিনি নিত্যকর্মকে দুঃখজনক বলে মনে করে দৈহিক ক্লেশের ভয়ে ত্যাগ করেন, তিনি অবশ্যই সেই রাজসিক ত্যাগ করে ত্যাগের ফল লাভ করেন না। অনুবাদঃ হে অর্জুন! আসক্তি ও ফল পরিত্যাগ করে কর্তব্যবোধে যে নিত্যকর্মের অনুষ্ঠান করা হয়, আমার মতে সেই ত্যাগ সাত্ত্বিক। অনুবাদঃ সত্ত্বগুণে আবিষ্ট, মেধাবী ও সমস্ত সংশয়-ছিন্ন ত্যাগী অশুভ কর্মে বিদ্বেষ করেন না এবং শুভ কর্মে আসক্ত হন না। অনুবাদঃ অবশ্যই দেহধারী জীবের পক্ষে সমস্ত কর্ম পরিত্যাগ করা সম্ভব নয়, কিন্তু যিনি সমস্ত কর্মফল পরিত্যাগী, তিনিই বাস্তবিক ত্যাগী বলে অভিহিত হন। অনুবাদঃ যাঁরা কর্মফল ত্যাগ করেননি, তাঁদের পরলোকে অনিষ্ট, ইষ্ট ও মিশ্র-এই তিনি প্রকার কর্মফল ভোগ হয়। কিন্তু সন্ন্যাসীদের কখনও ফলভোগ করতে হয় না। অনুবাদঃ হে মহাবাহো! বেদান্ত শাস্ত্রের সিদ্ধান্তে সমস্ত কর্মের সিদ্ধির উদ্দেশ্যে এই পাঁচটি কারণ নির্দিষ্ট হয়েছে, আমার থেকে তা অবগত হও। অনুবাদঃ অধিষ্ঠান অর্থাৎ দেহ, কর্তা, নানা প্রকার কারণ অর্থাৎ ইন্দ্রিয়সমূহ, বিবিধ প্রচেষ্টা ও দৈব অর্থাৎ পরমাত্মা এই পাঁচটি হচ্ছে কারণ। অনুবাদঃ শরীর, বাক্য ও মনের দ্বারা মানুষ যে কর্ম আরম্ভ করে, তা ন্যায্যই হোক অথবা অন্যায্যই হোক, এই পাঁচটি তার কারণ। অনুবাদঃ অতএব, কর্মের পাঁচটি কারণের কথা বিবেচনা না করে যে নিজেকে কর্তা বলে মনে করে, বুদ্ধির অভাববশত সেই দুর্মতি যথাযথভাবে দশন করতে পারে না। অনুবাদঃ যাঁর অহঙ্কারের ভাব নেই এবং যাঁর বুদ্ধি কর্মফলে লিপ্ত হয় না, তিনি এই সমস্ত প্রাণীকে হত্যা করেও হত্যা করেন না এবং হত্যার কর্মফলে আবদ্ধ হন না। অনুবাদঃ জ্ঞান, জ্ঞেয় ও পরিজ্ঞাতা- এই তিনটি কর্মের প্রেরণা, করণ, কর্ম ও কর্তা-এই তিনটি কর্মের আশ্রয়। অনুবাদঃ প্রকৃতির তিনটি গুণ অনুসারে জ্ঞান, কর্ম ও কর্তা তিন প্রকার বলে কথিত হয়েছে। সেই সমস্তও যথাযথ রূপে শ্রবণ কর। অনুবাদঃ যে জ্ঞানের দ্বারা সমস্ত প্রানীতে এক অবিভক্ত চিন্ময় ভাব দর্শন হয়, অনেক জীব পরস্পর ভিন্ন হলেও চিন্ময় সত্তায় তারা এক, সেই জ্ঞানকে সাত্ত্বিক বলে জানবে। অনুবাদঃ যে জ্ঞানের দ্বারা সমস্ত প্রাণীতে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের আত্মা অবস্থিত বলে পৃথকরূপে দর্শন হয়, সেই জ্ঞানকে রাজসিক বলে জানবে। অনুবাদঃ আর যে জ্ঞানের দ্বারা প্রকৃত তত্ত্ব অবগত না হয়ে, কোন একটি বিশেষ কার্যে পরিপূর্ণের ন্যায় আসক্তির উদয় হয়, সেই তুচ্ছ জ্ঞানকে তামসিক জ্ঞান বলে কথিত হয়। অনুবাদঃ ফলের কামনাশূন্য ও আসক্তি রহিত হয়ে রাগ ও দ্বেষ বর্জনপূর্বক যে নিত্যকর্ম অনুষ্ঠিত হয়, তাকে সাত্ত্বিক কর্ম বলা হয়। অনুবাদঃ কিন্তু ফলের আকাঙ্ক্ষাযুক্ত ও অহঙ্কারযুক্ত হয়ে বহু কষ্টসাধ্য করে যে কর্মের অনুষ্ঠান হয়, সেই কর্ম রাজসিক বলে অভিহিত হয়। অনুবাদঃ ভাবী বন্ধন, ধর্ম জ্ঞানাদির ক্ষয়, হিংসা এবং নিজ সামর্থ্যের পরিণতির কথা বিবেচনা না করে মোহবশত যে কর্ম অনুষ্ঠিত হয়, তাকে তামসিক কর্ম বলা হয়। অনুবাদঃ সমস্ত জড় আসক্তি থেকে মুক্ত, অহঙ্কারশুন্য, ধৃতি ও উৎসাহ সমন্বিত এবং সিদ্ধি ও অসিদ্ধিতে নির্বিকার- এরূপ কর্তাকেই সাত্ত্বিক বলা হয়। অনুবাদঃ কর্মাসক্ত, কর্মফলে আকাঙ্ক্ষী, লোভী, হিংসাপ্রিয়, অশুচি, হর্ষ ও শোকযুক্ত যে কর্তা, সে রাজসিক কর্তা বলে কথিত হয়। অনুবাদঃ অনুচিত কার্যপ্রিয়, জড় চেষ্টাযুক্ত, অনম্র, শঠ, অন্যের অবমাননাকারী, অলস, বিষাদযুক্ত ও দীর্ঘসূত্রী যে কর্তা, তাকে তামসিক কর্তা বলা হয়। অনুবাদঃ হে ধনঞ্জয়! জড়া প্রকৃতির ত্রিগুণ অনুসারে বুদ্ধির ও ধৃতির যে ত্রিবিধ ভেদ আছে, তা আমি বিস্তারিতভাবে ও পৃথকভাবে বলছি, তুমি শ্রবণ কর। অনুবাদঃ হে পার্থ! যে বুদ্ধির দ্বারা প্রবৃত্তি ও নিবৃত্তি, কার্য ও অকার্য, ভয় ও অভয়, বন্ধন ও মুক্তি-এই সকলের পার্থক্য জানতে পারা যায়, সেই বুদ্ধি সাত্ত্বিকী। অনুবাদঃ যে বুদ্ধির দ্বারা ধর্ম ও অধর্ম, কার্য ও অকার্য আদির পার্থক্য অসম্যক্ রূপে জানতে পারা যায়, সেই বুদ্ধি রাজসিকী। অনুবাদঃ হে পার্থ! যে বুদ্ধি অধর্মকে ধর্ম এবং সমস্ত বস্তুকে বিপরীত বলে মনে করে, তমসাবৃত সেই বুদ্ধিই তামসিকী। অনুবাদঃ হে পার্থ! যে অব্যভিচারিণী ধৃতি যোগ অভ্যাস দ্বারা মন, প্রাণ ও ইন্দ্রিয়ের ক্রিয়াসকলকে ধারণ করে, সেই ধৃতিই সাত্ত্বিকী। অনুবাদঃ হে অর্জুন! হে পার্থ! যে ধৃতি ফলাকাঙ্ক্ষার সহিত ধর্ম, অর্থ ও কামকে ধারণ করে, সেই ধৃতি রাজসী। অনুবাদঃ হে পার্থ! যে ধৃতি স্বপ্ন, ভয়, শোক, বিষাদ, মদ আদিকে ত্যাগ করে না, সেই বুদ্ধিহীনা ধৃতিই তামসী। অনুবাদঃ হে ভরতর্ষভ! এখন তুমি আমার কাছে ত্রিবিধ সুখের বিষয় শ্রবণ কর। বদ্ধ জীব পুনঃ পুনঃ অভ্যাসের দ্বারা সেই সুখে রমণ করে এবং যার দ্বারা সমস্ত দুঃখের অন্তলাভ করে থাকে। অনুবাদঃ যে সুখ প্রথমে বিষের মতো কিন্তু পরিণঅমে অমৃততুল্য এবং আত্মনিষ্ঠ বুদ্ধির নির্মলতা থেকে জাত, সেই সুখ সাত্ত্বিক বলে কথিত হয়। অনুবাদঃ বিষয় ও ইন্দ্রিয়ের সংযোগের ফলে যে সুখ প্রথমে অমৃতের মতো এবং পরিণামে বিষের মতো অনুভূত হয়, সেই সুখকে রাজসিক বলে কথিত হয়। অনুবাদঃ যে সুখ প্রথমে ও শেষে আত্মার মোহজনক এবং যা নিদ্রা, আলস্য ও প্রমাদ থেকে উৎপন্ন হয়, তা তামসিক সুখ বলে কথিত হয়। অনুবাদঃ এই পৃথিবীতে মানুষদের মধ্যে অথবা স্বর্গে দেবতাদের মধ্যে এমন কোন প্রাণীর অস্তিত্ব নেই, যে প্রকৃতিজাত এই ত্রিগুণ থেকে মুক্ত। অনুবাদঃ হে পরন্তপ! স্বভাবজাত গুণ অনুসারে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্রদের কর্মসমূহ বিভক্ত হয়েছে। অনুবাদঃ শম, দম, তপ, শৌচ, ক্ষান্তি, সরলতা, জ্ঞান, বিজ্ঞান ও আস্তিক্য-এগুলি ব্রাহ্মণদের স্বভাবজাত কর্ম। অনুবাদঃ শৌর্য, তেজ, ধৃতি, দক্ষতা, যুদ্ধে অপলায়ন, দান ও শাসন ক্ষমতা-এগুলি ক্ষত্রিয়ের স্বভাবজাত কর্ম। অনুবাদঃ কৃষি, গোরক্ষা ও বাণিজ্য এই কয়েকটি বৈশ্যের স্বভাবজাত কর্ম এবং পরিচর্যাত্মক কর্ম শূদ্রের স্বভাবজাত। অনুবাদঃ নিজ নিজ কর্মে নিরত মানুষ সিদ্ধি লাভ করে থাকে। স্বীয় কর্মে যুক্ত মানুষ যেভাবে সিদ্ধি লাভ করে, তা শ্রবণ কর। অনুবাদঃ যাঁর থেকে সমস্ত জীবের পূর্ব বাসনারূপ প্রবৃত্তি হয়, যিনি এই সমগ্র বিশ্বে ব্যাপ্ত আছেন, তাঁকে মানুষ তার নিজের কর্মের দ্বারা অর্চন করে সিদ্ধি লাভ করে। অনুবাদঃ উত্তম রূপে অনুষ্ঠিত পরধর্ম অপেক্ষা অসম্যক রূপে অনুষ্ঠিত স্বধর্মই শ্রেয়। মানুষ স্বভাব-বিহিত কর্ম করে কোন পাপ প্রাপ্ত হয় না। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! সহজাত কর্ম দোষযুক্ত হলেও ত্যাগ করা উচিত নয়। যেহেতু অগ্নি যেমন ধূমের দ্বারা আবৃত থাকে, তেমনই সমস্ত কর্মই দোষের দ্বারা আবৃত থাকে। অনুবাদঃ জড় বিষয়ে আসক্তিশূন্য বুদ্ধি, সংযতচিত্ত ও ভোগস্পৃহাশূন্য ব্যক্তি স্বরূপত কর্ম ত্যাগপূর্বক নৈষ্কর্মরূপ পরম সিদ্ধি লাভ করেন। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! নৈষ্কর্ম সিদ্ধি লাক করে জীব যেভাবে জ্ঞানের পরা নিষ্ঠারূপ ব্রহ্মকে লাভ করেন, তা আমার কাছে সংক্ষেপে শ্রবণ কর। অনুবাদঃ বিশুদ্ধ বুদ্ধিযুক্ত হয়ে মনকে ধৃতির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত করে, শব্দ আদি ইন্দ্রিয় বিষয়সমূহ পরিত্যাগ করে, রাগও দ্বেষ বর্জন করে, নির্জন স্থানে বাস করে, অল্প আহার করে, দেহ, মন ও বাক্ সংযত করে, সর্বদা ধ্যানযোগে যুক্তহয়ে বৈরাগ্য আশ্রয় করে, অহঙ্কার, বল, দর্প, কাম, ক্রোধ, পরিগ্রহ থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্ত হয়ে, মমত্ব বোধশূন্য শান্তপুরুষ ব্রহ্ম-অনুভবে সমর্থ হন। অনুবাদঃ ব্রহ্মভাব প্রাপ্ত প্রসন্নচিত্ত ব্যক্তি কোন কিছুর জন্য শোক করেন না বা আকাঙ্ক্ষা করেন না। তিনি সমস্ত প্রাণীর প্রতি সমদর্শী হয়ে আমার পরা ভক্তি লাভ করেন। অনুবাদঃ ভক্তির দ্বারা কেবল স্বরূপত আমি যে রকম হই, সেরূপে আমাকে কেউ তত্ত্বত জানতে পারেন। এই প্রকার ভক্তির দ্বারা আমাকে তত্ত্বত জেনে, তার পরে তিনি আমার ধামে প্রবেশ করতে পারেন। অনুবাদঃ আমার শুদ্ধ ভক্ত সর্বদা সমস্ত কর্ম করেও আমার প্রসাদে নিত্য অব্যয় ধাম লাভ করেন। অনুবাদঃ তুমি বুদ্ধির দ্বারা সমস্ত কর্ম আমাতে অর্পণ করে, মৎপরায়ণ হয়ে, বুদ্ধযোগের আশ্রয় গ্রহণপূর্বক সর্বদাই মদগতচিত্ত হও। অনুবাদঃ এভাবেই মদগতচিত্ত হলে তুমি আমার প্রসাদে সমস্ত প্রতিবন্ধক থেকে উত্তীর্ণ হবে। কিন্তু তুমি যদি অহঙ্কার-বশত আমার কথা শোন, তা হলে বিনষ্ট হবে। অনুবাদঃ যদি অহঙ্কারকে আশ্রয় করে ‘যুদ্ধ করব না’ এরূপ মনে কর, তা হলে তোমার সংকল্প মিথ্যাই হবে। কারণ, তোমার প্রকৃতি তোমাকে যুদ্ধে প্রবৃত্ত করবে। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! মোহবশত তুমি এখন যুদ্ধ করতে ইচ্ছা করছ না, কিন্তু তোমার নিজের স্বভাবজাত কর্মের দ্বারা বশবর্তী হয়ে অবশভাবে তুমি তা করতে প্রবৃত্ত হবে। অনুবাদঃ হে অর্জুন! পরমেশ্বর ভগবান সমস্ত জীবের হৃদয়ে অবস্থান করছেন এবং সমস্ত জীবকে দেহরূপ যন্ত্রে আরোহণ করিয়ে মায়ার দ্বারা ভ্রমণ করান। অনুবাদঃ হে ভারত! সর্বতোভাবে তাঁর শরণাগত হও। তাঁর প্রসাদে তুমি পরা শান্তি এবং নিত্য ধাম প্রাপ্ত হবে। অনুবাদঃ এভাবেই আমি তোমাকে গুহ্য থেকে গুহ্যতর জ্ঞান বর্ণনা করলাম। তুমি তা সম্পূর্ণরূপে বিচার করে যা ইচ্ছা হয় তাই কর। অনুবাদঃ তুমি আমার কাছ থেকে সবচেয়ে গোপনীয় পরম উপদেশ শ্রবণ কর। যেহেতু তুমি আমার অতিশয় প্রিয়, সেই হেতু তোমার হিতের জন্যই আমি বলছি। অনুবাদঃ তুমি আমাতে চিত্ত অর্পণ কর, আমর ভক্ত হও, আমার পূজা কর এবং আমাকে নমস্কার কর। তা হলে তুমি আমার অত্যন্ত প্রিয়। অনুবাদঃ সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে কেবল আমার শরণাগত হও। আমি তোমাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করব। তুমি শোক করো না। অনুবাদঃ যাা সংযমহীন, অভক্ত, পরিচর্যাহীন এবং আমার প্রতি বিদ্বেষ ভাবাপন্ন, তাদেরকে কখনও এই গোপনীয় জ্ঞান বলা উচিত নয়। অনুবাদঃ যিনি আমার ভক্তদের মধ্যে এই পরম গোপনীয় গীতাবাক্য উপদেশ করেন, তিনি অবশ্যই পরা ভক্তি লাভ করে নিঃসংশয়ে আমার কাছে ফিরে আসবেন। অনুবাদঃ এই পৃথিবীতে মানুষদের মধ্যে তাঁর থেকে অধিক প্রিয়কারী আমার কেউ নেই এবং তাঁর থেকে অধিক পিয়কারী আমার কেউ নেই এবং তাঁর থেকে অন্য কেউ আমার প্রিয়তর হবে না। অনুবাদঃ আর যিনি আমাদের উভয়ের এই পবিত্র কথোপকথন অধ্যয়ন করবেন, তাঁর সেই জ্ঞান যজ্ঞের দ্বার আমি পূজিত হব। এই আমার অভিমত। অনুবাদঃ শ্রদ্ধাবান ও অসূয়া-রহিত যে মানুষ গীতা শ্রবণ করেন, তিনিও পাপমুক্ত হয়ে পুণ্য কর্মকারীদের শুভ লোকসমূহ লাভ করেন। অনুবাদঃ হে পার্থ! হে ধনঞ্জয়! তুমি একাগ্রচিত্তে এই গীতা শ্রবণ করেছ কি? তোমার অজ্ঞান-জনিত মোহ বিদুরিত হয়েছে কি? অনুবাদঃ অর্জুন বললেন-হে অচ্যুত! আমার সমস্ত সন্দেহ দূর হয়েছে এবং যথাজ্ঞানে অবস্থিত হয়েছি। এখন আমি তোমার আদেশ পালন করব। অনুবাদঃ সঞ্জয় বললেন-এভাবেই আমি কৃষ্ণ ও অর্জুন দুই মহাত্মার এই অদ্ভুত রোমাঞ্চকর সংবাদ শ্রবণ করেছিলাম। অনুবাদঃ ব্যাসদেবের কৃপায়, আমি এই পরম গোপনীয় যোগ সাক্ষাৎ বর্ণনাকারী স্বয়ং যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণের কাছ থেকে শ্রবণ করেছি। অনুবাদঃ হে রাজন্! শ্রীকৃষ্ণ ও অর্জুনের এই পুণ্যজনক অদ্ভুত সংবাদ স্মরণ করতে করতে আমি বারংবার রোমাঞ্চিত হচ্ছি। অনুবাদঃ হে রাজন্! শ্রীকৃষ্ণের সেই অত্যন্ত অদ্ভুত রূপ স্মরণ করতে করতে আমি অতিশয় বিস্ময়াভিভূত হচ্ছি এবং বারংবার হরষিত হচ্ছি। অনুবাদঃ যেখানে যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ এবং যেখানে ধনুর্ধর পার্থ, সেখানেই নিশ্চিতভাবে শ্রী, বিজয়, অসাধারণ শক্তি ও নীতি বর্তমান থাকে। সেটিই আমার অভিমত। যে শাস্ত্রবিধিমুৎসৃজ্য যজন্তে শ্রদ্ধয়ান্বিতাঃ। br> অনুবাদঃ অর্জুন জিজ্ঞাসা করলেন- হে কৃষ্ণ! যারা শাস্ত্রীয় বিধান পরিত্যাগ করে শ্রদ্ধা সহকারে দেব-দেবীর পূজা করে, তাদের সেই নিষ্ঠা কি সাত্ত্বিক, রাজসিক না তামসিক?। ত্রিবিধা ভবতি শ্রদ্ধা দেহিনাং সা স্বভাবজা। br> সাত্ত্বিকী রাজসী চৈব তামসী চেতি তাং শৃণু।।২।।
অনুবাদঃ শ্রীভগবান বললেন-দেহীদের স্বভাব-জনিত শ্রদ্ধা তিন প্রকার- সাত্ত্বিকী, রাজসী ও তামসী। এখন সেই সম্বন্ধে শ্রবণ কর। সত্ত্বানুরূপা সর্বস্য শ্রদ্ধা ভবতি ভারত।
অনুবাদঃ হে ভারত! সকলের শ্রদ্ধা নিজ-নিজ অন্তঃকরণের অনুরূপ হয়। যে যেই রকম গুণের প্রতি শ্রদ্ধাযুক্ত, সে সেই রকম শ্রদ্ধাবান। যজন্তে সাত্ত্বিকা দেবান্ যক্ষরক্ষাংসি রাজসাঃ।
প্রেতান্ ভূতগণাংশ্চান্যে যজন্তে তামসা জনাঃ।।৪।।
অনুবাদঃ সাত্ত্বিক ব্যক্তিরা দেবতাদের পূজা করে, সাজসিক ব্যক্তিরা যক্ষ ও রাক্ষসদের পূজা করে এবং তামসিক ব্যক্তিরা ভূত ও প্রেতাত্মাদের পূজা করে। অশাস্ত্রবিহিতং ঘোরং তপ্যন্তে যে তপো জনাঃ।
মাং চৈবান্তঃশরীরস্থং তান্ বিদ্ধ্যাসুরনিশ্চয়ান্।।৬।। br> অনুবাদঃ দম্ভ ও অহঙ্কারযুক্ত এবং কামনা ও আসক্তির প্রভাবে বলান্বিত হয়ে যে সমস্ত অবিবেকী ব্যক্তি তাদের দেহস্থ ভূতসমূহকে এবং অন্তরস্থ পরমাত্মাকে ক্লেশ প্রদান করে শাস্ত্রবিরুদ্ধ ঘোর তপস্যার অনুষ্ঠান করে, তাদেরকে নিশ্চিতভাবে আসুরিক বলে জানবে। আহারস্তপি সর্বস্য ত্রিবিধো ভবতি প্রিয়ঃ। br> অনুবাদঃ সকল মানুষের আহারও তিন প্রকার প্রীতিকর হয়ে থাকে। তেমনই যজ্ঞ, তপস্যা এবং দানও ত্রিবিধ। এখন তাদের এই প্রভেদ শ্রবণ কর। রস্যাঃ স্নিগ্ধাঃ স্থিরা হৃদ্যা আহারাঃ সাত্ত্বিকপ্রিয়াঃ।।৮।। br> অনুবাদঃ যে সমস্ত আহার আয়ু, সত্ত্ব, বল, আরোগ্য, সুখ ও প্রীতি বর্ধনকারী এবং রসযুক্ত, স্নিগ্ধ, স্থায়ী ও মনোরম, সেগুলি সাত্ত্বিক লোকদের প্রিয়। অনুবাদঃ যে সমস্ত আহার অতি তিক্ত, অতি অম্ল, অতি লবণাক্ত, অতি উষ্ণ, অতি তীক্ষ্ম, অতি শুষ্ক, অতি প্রদাহকর এবং দুঃখ, শোক ও রোগপ্রদ, সেগুলি রাজসিক ব্যক্তিদের প্রিয়। যাতযামং গতরসং পূতি পর্যষিতং চ যৎ। br> উচ্ছিষ্টমপি চামেধ্যং ভোজনং তামসপ্রিয়ম্।।১০।। br> অনুবাদঃ আহারের এক প্রহরের অধিক পূর্বে রান্না করা খাদ্য, যা নীরস, দুর্গন্ধযুক্ত, বাসী এবং অপরের উচ্ছিষ্ট দ্রব্য ও অমেধ্য দ্রব্য, সেই সমস্ত তামসিক লোকদের প্রিয়। অফলাকাঙ্ক্ষিভির্যজ্ঞো বিধিদিষ্টো য ইজ্যতে। br> যষ্টব্যমেবেতি মনঃ সমাধায় স সাত্ত্বিকঃ।।১১।। br> অনুবাদঃ ফলের আকাঙ্ক্ষা রহিত ব্যক্তিগণ কর্তৃক শাস্ত্রের বিধি অনুসারে, অনুষ্ঠান করা কর্তব্য এভাবেই মনকে একাগ্র করে যে যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়, তা সাত্ত্বিক যজ্ঞ। অভিসন্ধায় তু ফলং দম্ভার্থমপি চৈব যৎ। br> ইজ্যতে ভরতশ্রেষ্ঠ তং যজ্ঞং বিদ্ধি রাজসম্।।১২।।
অনুবাদঃ হে ভরতশ্রেষ্ঠ! কিন্তু ফল কামনা করে দম্ভ প্রকাশের জন্য যে যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়, তাকে রাজসিক যজ্ঞ বলে জানবে। শ্রদ্ধাবিরহিতং যজ্ঞং তামসং পরিচক্ষতে।।১৩।। br> অনুবাদঃ শাস্ত্রবিধি বর্জিত, প্রসাদান্ন বিতরণহীন, মন্ত্রহীন, দক্ষিণাবিহীন ও শ্রদ্ধারহিত যজ্ঞকে তামসিক যজ্ঞ বলা হয়। ব্রহ্মচর্যমহিংসা চ শারীরং তপ উচ্যতে।।১৪।। br> অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান, ব্রাক্ষণ, গুরু ও প্রাজ্ঞগণের পূজা এবং শৌচ, সরলতা, ব্রহ্মচর্য ও অহিংসা-এগুলিকে কায়িক তপস্যা বলা হয়। অনুদ্বেগকরং বাক্যং সত্যং প্রিয়হিতং চ যৎ। br> অনুবাদঃ অনুদ্বেগকর, সত্য, প্রিয় অথচ হিতকর বাক্য এবং বৈদিক শাস্ত্র পাঠ করাকে বাচিক তপস্যা বলা হয়। অনুবাদঃ চিত্তের প্রসন্নতা, সরলতা, মৌন, আত্মনিগ্রহ ও ব্যবহারে নিষ্কপটতা-এগুলিকে মানসিক তপস্যা বলা হয়। শ্রদ্ধয়া পরয়া তপ্তং তপস্তৎ ত্রিবিধং নরৈঃ। br> অনুবাদঃ ফলাকাঙ্ক্ষা রহিত মানুষের দ্বারা পরম শ্রদ্ধা সহকারে অনুষ্ঠিত ত্রিবিধ তপস্যাকে সাত্ত্বিক তপস্যা বলা হয়। সৎকারমানপূজার্থং তপো দম্ভেন চৈব যৎ। br> ক্রিয়তে তদিহ প্রোক্তং রাজসং চলমধ্রুবম্।।১৮।।
অনুবাদঃ শ্রদ্ধা, সম্মান ও পূজা লাভের আশায় দম্ভ সহকারে যে তপস্যা করা হয়, তাকেই এই জগতে অনিত্য ও অনিশ্চিত রাজসিক তপস্যা বলা হয়। মূঢ়গ্রাহেণাত্মনো যৎ পীড়য়া ক্রিয়তে তপঃ। br> অনুবাদঃ মূঢ়োচিত আগ্রহের দ্বারা নিজেকে পীড়া দিয়ে অথবা অপরের বিনাশের জন্য যে তপস্যা করা হয়, তাকে তামসিক তপস্যা বলা হয়। দেশে কালে চ পাত্রে চ তদ্দানং সাত্ত্বিকং স্মৃতম্।।২০।।
অনুবাদঃ দান করা কর্তব্য বলে মনে করে প্রত্যুপকারের আশা না করে উপযুুক্ত স্থানে, উপযুক্ত সময়ে এবং উপযুক্ত পাত্রে যে দান করা হয়, তাকে সাত্ত্বিক দান বলা হয়। যত্তু প্রত্যুপকারার্থং ফলমুদ্দিশ্য বা পুনঃ। br> দীয়তে চ পরিক্লিষ্টং তদ্দানং রাজসং স্মৃতম্।।২১।।
অনুবাদঃ যে দান প্রত্যুপকারের আশা করে অথবা ফল লাভের উদ্দেশ্যে এবং অনুতাপ সহকারে করা হয়, সেই দানকে রাজসিক বলা হয়। অশুচি স্থানে, অশুভ সময়ে, অযোগ্য পাত্রে, অনাদরে এবং অবজ্ঞা সহকারে যে দান করা হয়, তাকে তামসিক দান বলা হয়। ওঁ তৎসাদিতি নির্দেশো ব্রহ্মণস্ত্রিবিধঃ স্মৃতঃ। br> ব্রাহ্মণাস্তেন বেদাশ্চ যজ্ঞাশ্চ বিহিতাঃ পুরা।।২৩।। br> অনুবাদঃ ওঁ তৎ সৎ- এই তিন প্রকার ব্রহ্ম-নির্দেশক নাম শস্ত্রে কথিত আছে। পুরাকালে সেই নাম দ্বারা ব্রাহ্মণগণ, বেদসমূহ ও যজ্ঞসমূহ বিহিত হয়েছে। প্রবর্তন্তে বিধানোক্তাঃ সততং ব্রক্ষবাদিনাম্।।২৪।। br> অনুবাদঃ সেই হেতু ব্রহ্মবাদীদের যজ্ঞ, দান, তপস্যা ও ক্রিয়াসমূহ সর্বদাই ওঁ এই শব্দ উচ্চারণ করে শাস্ত্রের বিধান অনুসারে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। অনুবাদঃ মুক্তিকামীরা ফলের আকাঙ্ক্ষা না করে ‘তৎ’ এই শব্দ উচ্চারণ-পূর্বক নানা প্রকার যজ্ঞ, তপস্যা, দান আদি কর্মের অনুষ্ঠান করেন। সম্ভাবে সাধুভাবে চ সদিত্যেতৎ প্রযুজ্যতে। br> প্রশন্তে কর্মণি তথা সচ্ছব্দঃ পার্থ যুজ্যতে।।২৬।। br> কর্ম চৈব তদর্থীয়ং সদিত্যেবাভিধীয়তে।।২৭।। br> অনুবাদঃ হে পার্থ! সৎভাবে ও সাধুভাবে ‘সৎ’ এই শব্দটি প্রযুক্ত হয়। তেমনই শুভ কর্মসমূহে ‘সৎ’ শব্দ ব্যবহৃত হয়। যজ্ঞে, তপস্যায় ও দানে ‘সৎ’ শব্দ উচ্চারিত হয়। যেহেতু ঐ সকল কর্ম ব্রহ্মোদ্দেশক হলেই ‘সৎ’ শব্দে অভিহিত হয়। অসদিত্যুচ্যতে পার্থ ন চ তৎ প্রেত্য নো ইহ।।২৮।।
অনুবাদঃ হে পার্থ! অশ্রদ্ধা সহকারে হোম, দান বা তপস্যা যা কিছু অনুষ্ঠিত হয়, তাকে বলা হয় ‘অসৎ’। সেই সমস্ত ক্রিয়া ইহলোকে ও পরলোকে ফলদায়ক হয় না। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-ঊর্ধ্বমূল ও অধঃশাখা-বিশিষ্ট একটি অব্যয় অশ্বত্থ বৃক্ষের কথা বলা হয়েছে। বৈদিক মন্ত্রসমূহ সেই বৃক্ষের পত্রস্বরূপ। যিনি সেই বৃক্ষটিকে জানেন, তিনিই বেদজ্ঞ। অনুবাদঃ এই বৃক্ষের শাখাসমূহ জড়া প্রকৃতির তিনটি গুণের দ্বারা পুষ্ট হয়ে অধোদেশে ও ঊর্ধ্বদেশে বিস্তৃত। ইন্দ্রিয়ের বিষয়সমূহই এই শাখাগণের পল্লব। এই বৃক্ষের মূলগুলি তধোদেশে প্রসারিত এবং সেগুলি মনুষ্যলোকে সকাম কর্মের বন্ধনে আবদ্ধ। অনুবাদঃ এই বৃক্ষের স্বরূপ এই জগতে উপলব্ধ হয় না। এর আদি, অন্ত ও স্থিতি যে কোথায় তা কেউই বুঝতে পারে না। তীব্র বৈরাগ্যরূপ অস্ত্রের দ্বারা দৃঢ়মূল এই বৃক্ষকে ছেদন করে সত্য বস্তুর অন্বেষণ করা কর্তব্য, যেখানে গমন করলে, পুনরায় ফিরে আসতে হয় না। স্মরণাতীত কাল হতে যাঁর থেকে সমস্ত কিছু প্রবর্তন ও বিস্তৃত হয়েছে, সেই আদি পুরুষের প্রতি শরণাগত হও। অনুবাদঃ যাঁরা অভিমান ও মোহশূন্য, সঙ্গদোষ রহিত, নিত্য-অনিত্য বিচার পরায়ণ, কামনা-বাসনা বর্জিত, সুখ- দুঃখ আদি দ্বন্দ্বসমূহ থেকে মুক্ত এবং মোহমুক্ত, তাঁরাই সেই অব্যয় পদ লাভ করেন। অনুবাদঃ সূর্য, চন্দ্র, অগ্নি বা বিদ্যুৎ আমার সেই পরম ধামকে আলোকিত করতে পারে না। সেখানে গেলে আর জড় জগতে ফিরে আসতে হয় না। অনুবাদঃ এই জড় জগতে বদ্ধ জীবসমূহ আমার সনাতন বিভিন্নাংশ। জড়া প্রকৃতির বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার ফলে তারা মন সহ ছয়টি ইন্দ্রিয়ের দ্বারা প্রকৃতিরূপ ক্ষেত্রে কঠোর সংগ্রাম করছে। অনুবাদঃ বায়ু যেমন ফুলের গন্ধ নিয়ে অন্যত্র গমন করে, তেমনই এই জড় জগতে দেহের ঈশ্বর জীব এক শরীর থেকে অন্য শরীরে তার জীবনের বিভিন্ন ধারণাগুলি নিয়ে যায়। অনুবাদঃ এই জীব চক্ষু, কর্ণ, ত্বক, জিহ্বা, নাসিকা ও মনকে আশ্রয় করে ইন্দ্রিয়ের বিষয়সমূহ উপভোগ করে। অনুবাদঃ আত্মজ্ঞানে অধিষ্ঠিত যত্মশীল যোগিগণ, এই তত্ত্ব দর্শন করতে পারেন। কিন্তু আত্ম-তত্ত্বজ্ঞান রহিত অবিবেকী গণ যত্মপরায়ণ হয়েও এই তত্ত্ব অবগত হয় না। অনুবাদঃ সূর্যের যে জ্যোতি এবং চন্দ্র ও অগ্নির যে জ্যোতি সমগ্র জগতকে উদ্ভাসিত করে, তা আমারই তেজ বলে জানবে। অনুবাদঃ আমি পৃথিবীতে প্রবিষ্ট হয়ে আমার শক্তির দ্বারা সমস্ত জীবদের ধারণ করি এবং রসাত্মক চন্দ্ররূপে ধান, যব আদি ওষধি পুষ্ট করছি। অনুবাদঃ আমি জঠরাগ্নি রূপে প্রাণগিণের দেহ আশ্রয় করে প্রাণ ও অপান বায়ুর সংযোগে চার প্রকার খাদ্য পরিপাক করি। অনুবাদঃ আমি সমস্ত জীবের হৃদয়ে অবস্থিত এবং আমর থেকেই স্মৃতি, জ্ঞান ও বিলোপ হয়। আমিই সমস্ত বেদের জ্ঞাতব্য এবং আমিই বেদান্তকর্তা ও বেদবিৎ। অনুবাদঃ ক্ষর ও অক্ষর দুই প্রকার জীব রয়েছে। এই জড় জগতের সমস্ত জীবকে ক্ষর এবং চিৎ-জগতের সমস্ত জীবকে অক্ষর বলা হয়। অনুবাদঃ এই উভয় থেকে ভিন্ন উত্তম পুরুষকে বলা হয় পরমাত্মা, যিনি ঈশ্বর ও অব্যয় এবং ত্রিজগতের মধ্যে প্রবিষ্ট হয়ে পালন করছেন। অনুবাদঃ যেহেতু আমি ক্ষরের অতীত এবং অক্ষর থেকেও উত্তম, সেই হেতু জগতে ও বেদে আমি পুরুষোত্তম নামে বিখ্যাত। অনুবাদঃ হে ভারত! যিনি নিঃসন্দেহে আমাকে পুরুষোত্তম বলে জানেন, তিনি সর্বজ্ঞ এবং তিনি সর্বতোভাবে আমাকে ভজনা করেন। অনুবাদঃ হে নিষ্পাপ অর্জুন! হে ভারত! এভাবেই সবচেয়ে গোপনীয় শাস্ত্র আমি তোমার কাছে প্রকাশ করলাম। যিনি এই তত্ত্ব অবগত হয়েছেন, তিনি প্রকৃত বুদ্ধিমান ও কৃতার্থ হন। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-হে ভারত! ভয়শূন্যতা, সত্তার পবিত্রতা, পারমার্থিক জ্ঞানের অনুশীলন, দান, আত্মসংযম, যজ্ঞ অনুষ্ঠান, বৈদিক শাস্ত্র অধ্যয়ন, তপশ্চর্যা, সরলতা, অহিংসা, সত্যবাদিতা, ক্রোধশূন্যতা, বৈরাগ্য, শান্তি, অন্যের দোষ দর্শন না করা, সমস্ত জীবে দয়া, লোভহীনতা, মৃদুতা, লজ্জা, অপচলতা, তেজ, ক্ষমা, ধৈর্য, শৌচ, মাৎসর্য শূন্যতা, অভিমান শূন্যতা- এই সমস্ত গুণগুলি দিব্যভাব সমন্বিত ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়। অনুবাদঃ হে পার্থ! দম্ভ, দর্প, অভিমান, ক্রোধ, রূঢ়তা ও অবিবেক- এই সমস্ত সম্পদ আসুরিক ভাবাপন্ন ব্যক্তিদের লাভ হয়। অনুবাদঃ দৈবী সম্পদ মুক্তির অনুকূল, আর আসুরিক সম্পদ বন্ধনের কারণ বলে বিবেচিত হয়। হে পান্ডুপুত্র! তুমি শোক করো না, কেন না তুমি দৈবী সম্পদ সহ জন্মগ্রহণ করেছ। অনুবাদঃ হে পার্থ! এই সংসারে দৈব ও আসুরিক-এই দুই প্রকার জীব সৃষ্টি হয়েছে। দৈব সম্বন্ধে বিস্তারিতভবে বলা হয়েছে। এখন আমার থেকে অসুর প্রকৃতি সম্বন্ধে শ্রবণ কর। অনুবাদঃ অসুরস্বভাব ব্যক্তিরা ধর্ম বিষয়ে প্রবৃত্ত এবং অধর্ম বিষয় থেকে নিবৃত্ত হতে জানে না। তাদের মেধ্যে শৌচ, সদাচার ও সত্যতা বিদ্যমান নেই। অনুবাদঃ আসুরিক স্বভাববিশিষ্ট ব্যক্তিরা বলে যে, এই জগৎ মিথ্যা, অবলম্বনহীন ও ঈশ্বরশূন্য। কামবশত এই জগৎ উৎপন্ন হয়েছে এবং কাম ছাড়া আর অন্য কোন কারণ নেই। অনুবাদঃ এই প্রকার সিদ্ধান্ত অবলম্বন করে আত্মতত্ত্ব-জ্ঞানহীন, অল্প-বুদ্ধিসম্পন্ন, উগ্রকর্মা ও অনিষ্টকারী অসুরেরা জগৎ ধ্বংসকারী কার্যে প্রভাব বিস্তার করে। অনুবাদঃ সেই আসুরিক ব্যক্তিগণ দুষ্পরণীয় কামকে আশ্রয় করে দম্ভ, মান ও মদমত্ত হয়ে অশুচি কার্যে ব্রতী হয় এবং মোহবশত অসৎ বিষয়ে প্রবৃত্ত হয়। অনুবাদঃ অপরিমেয় দুশ্চিন্তার আশ্রয় গ্রহণ করে মৃত্যুকাল পর্যন্ত ইন্দ্রিয়সুখ ভোগকেই তারা তাদের জীবনের চরম উদ্দেশ্য বলে মনে করে। এভাবেই শত শত আশাপাশে আবদ্ধ হয়ে এবং কাম ও ক্রোধ-পরায়ণ হয়ে তারা কাম উপভোগের জন্য অসৎ উপায়ে অর্থ সঞ্চয়ের চেষ্টা করে। অনুবাদঃ অহঙ্কার, বল, দর্প, কাম ও ক্রোধকে আশ্রয় করে অসুরেরা স্বীয় দেহে ও পরদেহে অবস্থিত পরমেশ্বর স্বরূপ আমাকে দ্বেষ করে এবং সাধুদের গুণেতে দোষারোপ করে। অনুবাদঃ সেই বিদ্বেষী, ক্রুর ও নরাধমদের আমি এই সংসারেই অশুভ আসুরী যোনিতে অবিরত নিক্ষেপ করি। অনুবাদঃ কাম, ক্রোধ ও লোভ- এই তিনটি নরকের দ্বার, অতএব ঐ তিনটি পরিত্যাগ করবে। আচরত্যাত্মনঃ শ্রেয়স্ততো যাতি পরাং গতিম্।।২২।। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! এই তিন প্রকার তমোদ্বার থেকে মুক্ত হয়ে মানুষ আত্মার শ্রেয় আচরণ করেন এবং তার ফলে পরাগতি লাভ করে থাকেন। অনুবাদঃ যে শাস্ত্রবিধি পরিত্যাগ করে কামাচারে বর্তমান থাকে, সে সিদ্ধি, সুখ অথবা পরাগতি লাভ করতে পারে না। অনুবাদঃ অতএব, কর্তব্য ও অকর্তব্য নির্ধারণে শাস্ত্রই তোমার প্রমাণ। অতএব শাস্ত্রীয় বিধানে কথিত হয়েছে যে কর্ম, তা জেনে তুমি সেই কর্ম করতে যোগ্য হও। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-পুনরায় আমি তোমাকে সমস্ত জ্ঞানের মধ্যে সর্বোত্তম জ্ঞান সম্বন্ধে বলব, যা জেনে মুনিগণ এই জড় জগৎ থেকে পরম সিদ্ধি লাভ করেছিলেন। অনুবাদঃ এই জ্ঞান আশ্রয় করলে জীব আমার পরা প্রকৃতি লাভ করে। তখন আর সে সৃষ্টির সময়ে জন্মগ্রহণ করে না এবং প্রলয়কালেও ব্যথিত হয় না। অনুবাদঃ হে ভারত! প্রকৃতি সংজ্ঞক ব্রহ্ম আমার যোনিস্বরূপ এবং সেই ব্রহ্মে আমি গর্ভাধান করি, যার ফলে সমস্ত জীবের জন্ম হয়। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! সকল যোনিতে যে সমস্ত মূর্তি প্রকাশিত হয়, ব্রহ্মরূপী যোনিই তাদের জননী-স্বরূপা এবং আমি তাদের বীজ প্রদানকারী পিতা। অনুবাদঃ হে মহাবাহো! জড়া প্রকৃতি থেকে জাত সত্ত্ব, রজ ও তম-এই তিনটি গুণ এই দেহের মধ্যে অবস্থিত অব্যয় জীবকে আবদ্ধ করে। অনুবাদঃ হে নিষ্পাপ! এই তিনটি গুণের মধ্যে সত্ত্বগুণ নির্মল হওয়ার ফলে প্রকাশকারী ও পাপশূন্য এবং সুখ ও জ্ঞানের সঙ্গের দ্বারা জীবকে আবদ্ধ করে। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! রজোগুণ অনুরাগাত্মক এবং তা তৃষ্ণা ও আসক্তি থেকে উৎপন্ন বলে জানবে এবং সেই রজোগুণই জীবকে সকাম কর্মের আসক্তির দ্বারা আবদ্ধ করে। অনুবাদঃ হে ভারত! অজ্ঞানজাত তমোগুণকে সমস্ত জীবের মোহনকারী বলে জানবে। সেই তমোগুণ প্রমাদ, আলস্য ও নিদ্রার দ্বারা জীবকে আবদ্ধ করে। অনুবাদঃ হে ভারত! সত্ত্বগুণ জীবকে সুখে আবদ্ধ করে, রজোগুণ জীবকে সকাম কর্মে আবদ্ধ করে এবং তমোগুণ প্রমাদে আবদ্ধ করে। অনুবাদঃ হে ভারত! রজ ও তমোগুণকে পরাভূত করে সত্ত্বগুণ প্রবল হয়, সত্ত্ব ও তমোগুণকে পরাভূত করে রজোগুণ প্রভল হয় এবং সেভাবেই সত্ত্ব ও রজোগুণকে পরাভূত করে তমোগুণ প্রবল হয়। অনুবাদঃ যখন এই দেহের সব কয়টি দ্বারে জ্ঞানের প্রকাশ হয়, তখন সত্ত্বগুণ বর্ধিত হয়েছে বলে জানবে। অনুবাদঃ হে ভরতশ্রেষ্ঠ! রজোগুণ বর্ধিত হলে লোভ, প্রবৃত্তি, কর্মে উদ্যম ও দুর্দমনীয় স্পৃহা বৃদ্ধি পায়। অনুবাদঃ হে কুরুনন্দন! তমোগুণ বর্ধিত হলে অজ্ঞান-অন্ধকার, নিষ্ক্রিয়তা, প্রমাদ ও মোহ উৎপন্ন হয়। অনুবাদঃ যখন সত্ত্বগুণ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত কালে দেহধারী জীব দেহত্যাগ করেন, তখন তিনি মহর্ষিদের নির্মল উচ্চতর লোকসমূহ লাভ করেন। অনুবাদঃ রজোগুণে মৃত্যু হলে কর্মাসক্ত মনুষ্যকুলে জন্ম হয়, তেমনই তমোগুণে মৃত্যু হলে পশুযোনিতে জন্ম হয়। অনুবাদঃ সুকৃতি-সম্পন্ন সাত্তিক কর্মের ফলকে নির্মল, রাজসিক কর্মের ফলকে দুঃখ এবং তামসিক কর্মের ফলকে অজ্ঞান বা অচেতন বলা হয়। অনুবাদঃ সত্ত্বগুণ থেকে জ্ঞান, রজোগুণ থেকে লোভ এবং তমোগুণ থেকে অজ্ঞান, প্রমাদ ও মোহ উৎপন্ন হয়। অনুবাদঃ জীব যখন দর্শন করেন যে, প্রকৃতির গুণসমূহ ব্যতীত কর্মে অন্য কোন কর্তা নেই এবং জানতে পারেন যে, পরমেশ্বর ভগবান এই সমস্ত গুণের অতীত, তখন তিনি আমার পরা প্রকৃতি লাভ করেন। অনুবাদঃ দেহধারী জীব এই তিন গুণ অতিক্রম করে জন্ম, মৃত্যু, জরা ও দুঃখ থেকে বিমুক্ত হয়ে অমৃত ভোগ করেন। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ্ঞাসা করলেন- হে প্রভু! যিনি এই তিন গুণের অতীত, তিনি কি কি লক্ষণ দ্বারা জ্ঞাত হন? তাঁর আচরণ কি রকম? এবং তিনি কিভাবে এই তিন গুণ অতিক্রম করেন?। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- হে পান্ডব! ‍যিনি প্রকাশ, প্রবৃত্তি ও মোহ আবির্ভূত হলে দ্বেষ করেন না এবং সেগুলি নিবৃত্ত হলেও আকাঙ্ক্ষা করেন না; যিনি উদাসীনের মতো অবস্থিত থেকে গুণসমূহের দ্বারা বিচলিত হন না, কিন্তু গুণসমূহ স্বীয় কার্যে প্রবৃত্ত হয়, এভাবেই জেনে অবস্থান করেন এবং তার দ্বারা চঞ্চলতা প্রাপ্ত হন না; যিনি আত্মস্বরূপে অবস্থিত এব্ং সুখ ও দুঃখে সম-ভাবাপন্ন; যিনি মাটির ঢেলা, পাথর ও স্বর্ণে সমদৃষ্টি-সম্পন্ন; যিনি প্রিয় ও অপ্রিয় বিষয়ে সম-ভাবাপন্ন; যিনি ধৈর্যশীল এবং নিন্দা, স্তুতি, মান ও অপমানে সম-ভাবাপন্ন; যিনি শত্রু ও মিত্র উভয়ের প্রতি সমভাব-সম্পন্ন এবং যিনি সমস্ত কর্মোদ্যম পরিত্যাগী- তিনিই গুণাতীত বলে কথিত হন। অনুবাদঃ যিনি ঐকান্তিক ভক্তিযোগ সহকারে আমার সেবা করেন, তিনি প্রকৃতির সমস্ত গুণকে অতিক্রম করে ব্রহ্মভূত স্তরে উন্নীত হন। অনুবাদঃ আমিই নির্বিশেষ ব্রহ্মের প্রতিষ্ঠা বা আশ্রয়। অব্যয় অমৃতের, শাশ্বত ধর্মের এবং ঐকান্তিক সুখের আমিই আশ্রয়। বাহ্যিক লক্ষণ দেখে, হাত দিয়ে অভ্যন্তরীণ পরিবর্তন অনুভব করে অথবা রাসায়নিক পরীক্ষা করে গাভীর গর্ভাবস্থা নির্ণয় করা যায়। * গাভীর ইস্ট্রাস চক্র বন্ধ হবে, ডাকে আসবে না। * ষাঁড় এড়িয়ে চলবে এবং ষাঁড়ও গাভীর কাছে আসবে না। * গাভী শান্ত হয়ে যাবে। চেহারা উজ্জ্বল হতে থাকবে ও পশম চকচকে হবে। * গাভীর পেট ক্রমশ বড় হতে থাকবে এবং শেষ দিকে বাচ্চার নড়াচড়া বোঝা যাবে। * গাভীর দুগ্ধ উৎপাদন ক্রমান্বয়ে কমে যাবে। * যোনিমুখ ক্রমশ ফোলা ফোলা ও নরম হতে থাকবে। * ওলান ক্রমেই বড় হতে থাকবে ও বাট দিয়ে দুধের মতো কস বের হবে। রেকটাল পালপেশন পদ্ধতিতে গর্ভবতী গাভীর অভ্যন্তরীণ পরিবর্তন পরীক্ষা করা হয় এবং এটা প্রজননের ৬-১২ সপ্তাহ পর করতে হবে। * জরায়ুর গ্রীবা বন্ধ হবে। * ডিম্বাশয়ে করপাস লুটিয়াম বড় হতে থাকবে। * ৯০ দিনের মধ্যে জরায়ুর হর্ণদ্বয়ের আকারে অসামঞ্জস্যতা বোঝা যাবে অর্থাৎ গর্ভধারণকৃত হর্ণ-এর আকার বৃদ্ধি পেতে থাকবে। * ৩ মাস ১৫ দিন হতে ৪ মাসের মধ্যে জরায়ুর ধমনীর স্পন্দন স্পষ্ট বোঝা যাবে। * বাচ্চা বৃদ্ধির সাথে সাথে ক্রমান্তয়ে পেটের দিকে নেমে যাবে এবং গর্ভাবস্থার শেষ পর্যায়ে পেলভিক কেভিটি-তে চলে আসবে। রেকটাল পালপেশনের মাধ্যমে গর্ভাবস্থা নির্ণয় করার সময় ডিম্বাশয়কে অতিরিক্ত নাড়াচাড়া করা ঠিক নয়, এতে করপাস লুটিয়াম বিনষ্ট হওয়ার আশংকা থাকে। গর্ভস্থ বাচ্চার দৈর্ঘ্য নির্ণয়ের সূত্র বাচ্চার দৈর্ঘ্য ক (ক+২) সেন্টিমিটার যেখানে, ক গর্ভাবস্থার মাসের সংখ্যা নির্ধারিত সময়ের আগে অপরিণত বয়সে মাতৃগর্ভ থেকে বাচ্চা বের হয়ে আসলে তাকে গর্ভপাত বলে। সাধারণত রোগ জীবাণুর সংক্রমণ, শারীরিক আঘাত, বিষক্রিয়া, ত্রুটিপূর্ণ চিকিৎসা, গর্ভাবস্থায় ভুল করে প্রজনন, পুষ্টিহীনতা ইত্যাদি কারণে গাভীর গর্ভপাত হতে পারে। রোগ জীবাণুর সংক্রমণ গবাদিপশু ব্রুসেলোসিস, ভিব্রিওসিস, ট্রাইকোনিয়াসিস, লেপটোসপিরোসিস ইত্যাদি রোগ গর্ভপাতের কারণ। তাছাড়া অ্যানথ্রাক্স, ক্ষুরারোগ, গলাফুলা, গো-বসন্ত, মতো মারাত্মক রোগের কারণেও গর্ভপাত হতে পারে। শারীরিক আঘাত গর্ভাবস্থায় কোনো মারাত্মক আঘাত, আছাড় খাওয়া, অতিরিক্ত লাফালাফি, ছোটাছুটি বা কাজের চাপেও গর্ভপাত হতে পারে। পুষ্টিহীনতা অপুষ্টিজনিত কারণেও গাভীর গর্ভপাত হতে পারে। ভিটামিন এ, ও কিছু খনিজ পদার্থ যেমন- ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়োডিন, কোবাল্ট ইত্যাদির অভাবে গাভীর অনুর্বরতা ও গর্ভপাত হয় । বিষক্রিয়া বিভিন্ন রাসায়নিক ও ভেষজ পদার্থ যেমন- পটাশিয়াম নাইট্রেট, লেড (সিসা) ও আর্সেনিক জাতীয় ঔষধ এবং স্টিলবস্টেরল ও ইসট্রোজেন হরমোন গর্ভকালের যে কোনো সময় গর্ভপাত ঘটাতে পারে। ত্রুটিপূর্ণ চিকিৎসা কোনো কোনো সময় রোগের ত্রুটিপূর্ণ চিকিৎসার ফলেও গর্ভপাত হতে পারে। গর্ভাবস্থায় ভুল করে প্রজনন অনেক সময় গাভী গর্ভধারণ করলেও গরম হতে পারে (৩-৭ অথবা যদি গাভীর কোনো আচরণকে গরমের লক্ষণ বলে ধরে নিয়ে প্রজনন করার ব্যবস্থা নেয়া হয় তবে গর্ভপাত হয়ে যায়। একজন গাভী পালনকারীর নিকট সময় মতো গাভীর গর্ভধারণ করানো অত্যন্ত জরুরি। অন্যথায় খামারীর খরচ বেড়ে যায়। সন্তান উৎপাদনে অক্ষমতাকে বন্ধ্যাত্ব বা অনুর্বরতা বলে। বিভিন্ন কারণে একটি গাভীতে বন্ধ্যাত্ব বা অনুর্বরতা দেখা যেতে পারে। যেমন- মনস্তাত্বিক ভয় বা স্নায়ুবিক উত্তেজনার ফলে পশুর গর্ভধারণ বিঘ্নিত হতে পারে। বিশেষত বকনার ক্ষেত্রে প্রজনন ভীতি বা অস্থিরতা অথবা মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনার বশে এ ধরনের অনুর্বরতা দেখা যায়। অন্যান্য বিভিন্ন বিষয় যেমন- পশুর বয়স, ঋতু, তাপমাত্রা, আলো ইত্যাদি পশুর উর্বরতার উপর প্রভাব বিস্তার করে। সাধারণত ৪ বছর বয়স পর্যন্ত গাভীর উর্বরতা বৃদ্ধি পেতে থাকে ও ৬ বছর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকে। কিন্তু ৬ বছর পর থেকে উর্বরতা হ্রাস পেতে থাকে। গাভী সাধারণত বসন্তকালে অধিক উর্বর থাকে। * গাভী বাচ্চা প্রসবের ৯০-১০০ দিনের মধ্যেও গরম হয় না। * সব সময় গরম থাকে বা অনিয়মিতভাবে গরম হয়। * ১৫ দিনের কম সময় বা ২৮ দিনের বেশি সময় পর পর গরম হয়। * দীর্ঘ দিন অর্থাৎ গাভী এক বছর বা অধিক সময় গরম না হওয়া। * স্ত্রী প্রজনন তন্ত্র থেকে ঘোলা, পুঁজ বা রক্ত মিশ্রিত মিউকাস নির্গত হওয়া। * তিন বারের অধিক প্রজননের পরও গর্ভধারণ না করা। * গর্ভফুল না পড়া, জরায়ুর বহির্গমন ইত্যাদি। * স্বাস্থ্যকর ব্যবস্থাপনায় গাভী পালন করতে হবে। * সুষম খাদ্য খাওয়াতে হবে। * সঠিকভাবে গাভীর গরমকাল নির্ধারণ করে সময়মতো প্রজননের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। * প্রজনন তন্ত্রে কোনো অসুখ থাকলে সময়মতো তার চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। * প্রসবের সময় সঠিক যত্ন নিতে হবে। * প্রসবের পর কমপক্ষে ৬০-৯০ দিনের মধ্যে পুনরায় প্রজনন করাতে হবে। কৃত্রিম প্রজননে একটি ষাঁড় থেকে একবার সংগৃহীত সিমেন দ্বারা ১০০-৪০০ গাভী প্রজনন করানো যায়; ফলে ষাঁড়ের গ্রহন যোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। একটি ষাঁড়ের সারাজীবনের সংগৃহীত সিমেন দ্বারা প্রায় এক থেকে দেড় লক্ষ গাভী প্রজনন করানো সম্ভব। আবার অত্যন্ত দক্ষতার সাথে উন্নত জাতের ষাঁড় নির্বাচন করতে সুবিধা হয়। উন্নত জাতের ষাঁড়ের সিমেন দ্বারা অতি দ্রুত এবং ব্যাপক ভিত্তিতে উন্নত জাতের গবাদিপশু উৎপাদন করা সম্ভব। এ পদ্ধতিতে শুক্রাণুর গুণাগুণ পরীক্ষা করা সম্ভব হয়। এছাড়াও, অনুন্নত ষাঁড় এবং অপ্রয়োজনীয় ষাঁড় বাছাই করতে সুবিধা হয়। ফলে ষাঁড়ের জন্মগত ও বংশগত রোগ বিস্তার প্রতিরোধ করা যায়। প্রয়োজন হলে বিদেশ থেকে উন্নত জাতের ষাঁড়ের পরিবর্তে অল্প খরচে তার সিমেন আমদানী করা যায়। কৃত্রিম প্রজননে ব্যবহারের জন্য বাড়তি ষাঁড় পালনের প্রয়োজন হয় না। যে কোনো সময় যে কোনো স্থানে কৃত্রিম প্রজনন করা যায়। নির্বাচিত ষাঁড়ের সিমেন সংরক্ষণ করা যায় এবং প্রয়োজনমতো যে কোনো সময় ব্যবহার করা যায়। কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতিতে কম খরচে অনেক বেশি গাভীকে পাল দেয়া যায়। এছাড়াও যৌন রোগ সংক্রমণ রোধ করা যায়। প্রাকৃতিক উপায়ে প্রজননের সময় বিভিন্ন যৌন রোগ, যেমন- ব্রুসেলোসিস, ভিব্রিওসিস ট্রাইকোমনিয়াসিস জাতীয় মারাত্নক যৌন রোগসমূহ ষাঁড়ের মাধ্যমে আক্রান্ত গাভী থেকে অন্যান্য গাভীর মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে। গাভীর জন্মগত ত্রুটি কিংবা রোগ ব্যাধি থাকলে নির্ণয় করা সম্ভব ও সহজ হয়। তাছাড়াও সঙ্গমে অক্ষম উন্নত জাতের ষাঁড়ের সিমেন সংগ্রহ করে তা ব্যবহার করা যায়। কৃত্রিম প্রজনন করতে হলে সুষ্ঠুভাবে প্রজনন করানো, সিমেন সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও ব্যবহরের জন্য দক্ষ জনশক্তির প্রয়োজন হয়। গাভীর উত্তেজনা কাল সুষ্ঠুভাবে নির্ণয় করতে হয় এবং প্রজননের জন্য রক্ষিত ষাঁড়ের জন্য বিশেষ পরিচর্যার প্রয়োজন হয়। এ পদ্ধতিতে গর্ভবতী গাভীকে ভুলক্রমে জরায়ুর গভীরে প্রজনন করালে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভবনা থাকে। আবার, কৃত্রিম প্রজননের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির মূল্য তুলনামূলকভাবে বেশি। এছাড়াও, কৃত্রিম প্রজনন কাজের জন্য সহায়ক গবেষণাগারের প্রয়োজন হয়। কৃত্রিম প্রজনন ফলপ্রসূ না হওয়ার কারণ * সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়া। * যৌন রোগে আক্রান্ত হওয়া। * জনন অঙ্গে যে কোনো ধরনের প্রদাহ। * বারবার গরম হওয়া ও ভুল বা ফসল গরম হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পাওয়া। * মৃত শুক্রাণুযুক্ত সিমেন ব্যবহার। * দুর্বল শুক্রাণুযুক্ত সিমেন ব্যবহার। * সিমেনের মধ্যে প্রয়োজনের তুলনায় শুক্রাণুর সংখ্যা কম থাকা। * অনুর্বর ষাঁড়ের সিমেন ব্যবহার। * বয়স্ক অথবা অপ্রাপ্ত বয়স্ক ষাঁড়ের সিমেন ব্যবহার। * ত্রুটিপূর্ণভাবে সিমেন ক্যান থেকে স্ট্র বের করা। * সিমেন ক্যানে নাইট্রোজনের পরিমাণ কমে যাওয়া। * সিমেন ক্যানের ঢাকনির সাথে সংলগ্ন লাল সিলের ত্রুটি। * ত্রুটিপূর্ণ ও অদক্ষভাবে প্রজনন করানো। * প্রজনন অঙ্গের ভিতর ভুল স্থানে শুক্রাণু স্থাপন। * গাভীর ইস্ট্রাস সম্বন্ধে ভুল ধারণা। * সঠিক সময়ে প্রজনন না করা। * জীবাণু দ্বারা শুক্রাণু সংক্রমিত হওয়া। * সিমেনের গুণগত মান সঠিক না থাকা। * প্রজননের সরঞ্জাম জীবাণুমক্ত না থাকা। * প্রজননের পর গাভীকে বিশ্রাম না দেয়া। * গাভীর ডাকে আসা বিষয়ে সঠিক তথ্য প্রদান না করতে পারা। * ডাকে আসার লক্ষণ সঠিকভাবে যাচাই না করতে পারা। * গাভীকে সঠিকভাবে পরিচর্যা না করা। * সুষম খাদ্য প্রদান না করা। পাখিপড়া বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের প্রাক-পাঠ্য স্তরের অন্তর্বর্তী একটি উপপ্রকল্প। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে খেলাঘর পর্যায়ের শিশুদের হেসেখেলে ছড়া-ছন্দ দিয়ে পাখিদের সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া, যাদের সঙ্গে পূর্বে তাদের পরিচিতি ছিলনা। বইটি মাবাবা/অভিভাবক অথবা শিক্ষকেরা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে ছবি দেখিয়ে, ছড়া-ছন্দ করে পড়ে শোনালে তারা সহজেই ছড়ার মাধ্যমে পাখিদের সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠতে পারবে এবং নিজের আনমনে ছড়াগুলো উচ্চারণ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। আয়াত: ৪৪ রুকূ:২ শ্রেণী:মাক্কী সূরা আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। পাখিপড়া নামে নতুন বই তৈরি হল [[পাখিপড়া নামে এক নতুন বই লেখা হচ্ছে। সকলের সহযোগিতা কাম্য। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ্ঞাসা করলেন-হে পুরুষোত্তম! ব্রহ্ম কি? অধ্যাত্ম কি? কর্ম কি? অধিভুত ও অধিদৈবই বা কাকে বলে? অনুগ্রহপূর্বক আমাকে স্পষ্ট করে বল। অনুবাদঃ হে মধুসূদন! এই দেহে অধিযজ্ঞ কে, এবং এই দেহের মধ্যে তিনি কিরূপে অবস্থিত? মৃত্যুকালে জিতেন্দ্রিয় ব্যক্তিরা কিভাবে তোমাকে জানতে পারেন? অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-নিত্য বিনাশ-রহিত জীবকে বলা হয় ব্রহ্ম এবং তার নিত্য স্বভাবকে অধ্যাত্ম বলে। ভূতগণের উৎপত্তি ও বৃদ্ধিকর সংসারই কর্ম। অনুবাদঃ হে দেহধারীশ্রেষ্ঠ! নশ্বর জড়া প্রকৃতি অধিভূত। সূর্য, চন্দ্র আদি সমস্ত দেবতাদের সমষ্টিরূপ বিরাট পুরুষকে অধিদৈব বলা হয়। আর দেহীদের দেহান্তরগত অন্তর্যামী রূপে আমিই অধিযজ্ঞ। অনুবাদঃ মৃত্যুর সময়ে যিনি আমাকে স্মরণ করে দেহত্যাগ করেন, তিনি তৎক্ষণাৎ আমার ভাবই প্রাপ্ত হন। এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। অনুবাদঃ অন্তিমকালে যিনি যে ভাব স্মরণ করে দেহত্যাগ করেন, তিনি সেই ভাবে ভাবিত তত্ত্বকেই লাভ করেন। অনুবাদঃ অতএব, হে অর্জুন! সর্বদা আমাকে স্মরণ করে তোমার স্বভাব বিজিত যুদ্ধ কর, তা হলে আমাতে তোমার মন ও বুদ্ধি অর্পিত হবে এবং নিঃসন্দেহে তুমি আমাকেই লাভ করবে। অনুবাদঃ হে পার্থ! অভ্যাস যোগে যুক্ত হয়ে অনন্যগামী চিত্তে যিনি অনুক্ষণ পরম পুরুষের চিন্তা করেন, তিনি অবশ্যই তাঁকেই প্রাপ্ত হবেন। অনুবাদঃ সর্বজ্ঞ, সনাতন, নিয়ন্তা, সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর, সকলের বিধাতা, জড় বুদ্ধির অতীত, অচিন্ত্য ও পুরুষরূপে পরমেশ্বর ভগবানের ধ্যান করা উচিত। তিনি সূর্যের মতো জ্যোতির্ময় এবং এই জড়া প্রকৃতির অতীত। অনুবাদঃ যিনি মৃত্যুর সময় অচঞ্চল চিত্তে, ভক্তি সহকারে, পূর্ণ যোগশক্তির বলে ভ্রযুগলের মধ্যে প্রাণবায়ুকে স্থাপন করে পরমেশ্বর ভগবানকে ভগবানকে স্মরণ করেন, তিনি অবশ্যই সেই দিব্য পরম পুরুষকে প্রাপ্ত হন। অনুবাদঃ বেদবিৎ পন্ডিতেরা যাঁকে ‘অক্ষর’ বলে অভিহিত করেন, বিষয়ে আসক্তিশূন্য সন্ন্যাসীরা যাতে প্রবেশ করেন, ব্রহ্মচারীরা যাঁকে লাভ করার ইচ্ছায় ব্রহ্মচর্য পালন করেন, তাঁর কথা আমি সংক্ষেপে তোমাকে বলব। অনুবাদঃ ইন্দ্রিয়ের সব কয়টি দ্বার সংযত করে, মনকে হৃদয়ে নিরোধ করে এবং ভ্রুদ্বয়ের মধ্যে প্রাণ স্থাপন করে যোগে স্থিত হতে হয়। অনুবাদঃ যোগাভ্যাসে প্রবৃত্ত হয়ে পবিত্র ওঙ্কার উচ্চারণ করতে করতে কেউ যদি পরমেশ্বর ভগবানকে স্মরণ করে দেহত্যাগ করেন, তিনি অবশ্যই পরমা গতি লাভ করবেন। অনুবাদঃ হে পার্থ! ‍যিনি একাগ্রচিত্তে কেবল আমাকেই নিরন্তর স্মরণ করেন, আমি সেই নিত্যযুক্ত ভক্তযোগীর কাছে সুলভ হই। অনুবাদঃ মহাত্মা, ভক্তিপরায়ণ যোগীগণ আমাকে লাভ করে আর এই দুঃখপূর্ণ নশ্বর সংসারে পুনরায় জন্মগ্রহণ করেন না, কেন না তাঁরা পরম সিদ্ধি প্রাপ্ত হয়েছেন। অনুুবাদঃ হে অর্জুন! এই ভুবন থেকে ব্রহ্মলোক পর্যন্ত সমস্ত লোকই পুনরাবর্তনশীল অর্থাৎ পুনর্জন্ম হয়। কিন্তু হে কৌন্তেয়! আমাকে প্রাপ্ত হলে আর পুনর্জন্ম হয় না। অনুবাদঃ মনুষ্য মানের সহস্র চতুর্যুগে ব্রহ্মার একদিন হয় এবং সহস্র চতুর্যুগে তাঁর এক রাত্রি হয়। এভাবেই যাঁরা জানেন, তাঁরা দিবা-রাত্রির তত্ত্ববেত্তা। অনুবাদঃ ব্রহ্মার দিনের সমাগমে সমস্ত জীব অব্যক্ত থেকে অভিব্যক্ত হয় এবং ব্রহ্মার রাত্রির আগমনে তা পুনরায় অব্যক্তে লয় প্রাপ্ত হয়। অনুবাদঃ হে পার্থ! সেই ভুতসমূহ পুনঃ পুনঃ উৎপন্ন হয়ে ব্রহ্মার রাত্রি সমাগমে লয় প্রাপ্ত হয় এবং পুনরায় দিনের আগমনে তারা আপনা থেকেই প্রকাশিত হয়। অনুবাদঃ কিন্তু আর একটি অব্যক্ত প্রকৃতি রয়েছে, যা নিত্য এবং ব্যক্ত ও অব্যক্ত বস্তুর অতীত। সমস্ত ভূত বিনষ্ট হলেও তা বিনষ্ট হয় না। অনুবাদঃ সেই অব্যক্তকে অক্ষর বলে, তাই সমস্ত জীবের পরমা গতি। কেউ যখন সেখানে যায়, তখন আর তাঁকে এই জগতে ফিরে আসতে হয় না। সেটিই হচ্ছে আমার পরম ধাম। অনুবাদঃ হে পার্থ! সর্বশ্রেষ্ঠ পরমেশ্বর ভগবানকে অনন্যা ভক্তির মাধ্যমেই কেবল লাভ করা যায়। তিনি যদিও তাঁর ধামে নিত্য বিরাজমান, তবুও সর্বব্যাপ্ত এবং সব কিছু তাঁর মধ্যেই অবস্থিত। অনুবাদঃ হে ভারতশ্রেষ্ঠ! যে কালে মৃত্যু হলে যোগীরা এই জগতে ফিরে আসেন অথবা ফিরে আসেন না, সেই কালের কথা আমি তোমাকে বলব। অনুবাদঃ ব্রহ্মবিৎ পুরুষগণ অগ্নি, জ্যোতি, শুভদিন, শুক্লপক্ষে ও ছয় মাস উত্তরায়ণ কালে দেহত্যাগ করলে ব্রহ্ম লাভ করেন। অনুবাদঃ ধূম, রাত্রি, কৃষ্ণপক্ষ অথবা দক্ষিণায়নের ছয় মাস কালে দেহত্যাগ করে যোগী চন্দ্রলোকে গমনপূর্বক সুখভোগ করার পর পুনরায় মর্ত্যালোকে প্রত্যাবর্তন করেন। অনুবাদঃ বৈদিক মতে এই জগৎ থেকে দেহত্যাগের দুটি মার্গ রয়েছে- একটি শুল্ক এবং অপরটি কৃষ্ণ। শুক্লমার্গে দেহত্যাগ করলে তাকে আর ফিরে আসতে হয় না, কিন্তু কৃষ্ণমার্গে দেহত্যাগ করলে ফিরে আসতে হয়। অনুবাদঃ হে পার্থ! ভক্তেরা এই দুটি মার্গ সম্বন্ধে অবগত হয়ে কখনও মোহগ্রস্ত হন না। অতএব হে অর্জুন! তুমি ভক্তিযোগ অবলম্বন কর। অনুবাদঃ ভক্তিযোগ অবলম্বন করলে তুমি কোন ফলেই বঞ্চিত হবে না। বেদপাঠ, যজ্ঞ অনুষ্ঠান, তপস্যা, দান আদি যত প্রকার জ্ঞান ও কর্ম আছে, সেই সমুদয়ের যে ফল, তা তুমি ভক্তিযোগ দ্বারা লাভ করে আদি ও পরম ধাম প্রাপ্ত হও। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- যিনি অগ্নিহোত্রাদি কর্ম ত্যাগ করেছেন এবং দৈহিক চেষ্টাশূন্য তিনি সন্যাসী বা যোগী নন। যিনি কর্মফলের প্রতি আসক্ত না হয়ে তাঁর কর্তব্য কর্ম করেন, তিনিই যথার্থ সন্নাসী বা যোগী। অনুবাদঃ হে পান্ডব! যাকে সন্ন্যাস বলা যায়, তাকেই যোগ বলা যায়, কারণ ইন্দ্রিয়সুখ ভোগের বাসনা ত্যাগ না করলে কখনই যোগী হওয়া যায় না। অনুবাদঃ অষ্টাঙ্গযোগ অনুষ্ঠানে যারা নবীন, তাদের পক্ষে কর্ম অনুষ্ঠান করাই উৎকৃষ্ট সাধন, আর যাঁরা ইতিমধ্যেই যোগারূঢ় হয়েছেন, তাঁদের পক্ষে সমস্ত কর্ম থেকে নিবৃত্তিই উৎকৃষ্ট সাধন। অনুবাদঃ যখন যোগী জড় সুখভোগের সমস্ত সংকল্প ত্যাগ করে ইন্দ্রিয়ভোগ্য বিষয়ে এবং সকাম কর্মের প্রতি আসক্তি রহিত হন, তথন তাঁকেই যোগারূঢ় বলা হয়। অনুবাদঃ মানুষের কর্তব্য তার মনের দ্বারা নিজেকে জড় জগতের বন্ধন থেকে উদ্ধার করা, মনের দ্বারা আত্মাকে অধঃপতিত করা কখনই উচিত নয়। মনই জীবের অবস্থা ভেদে বন্ধু ও শত্রু হয়ে থাকে। অনুবাদঃ যিনি তাঁর মনকে জয় করেছেন, তাঁর মন তাঁর পরম বন্ধু কিন্তু ‍যিনি তা করতে অক্ষম, তাঁর মনই তাঁর পরম শত্রু। অনুবাদঃ জিতেন্দ্রিয় ও প্রশান্তচিত্ত ব্যক্তি পরমাত্মাকে উপলব্ধি করতে পেরেছেন। তাঁর কাছে শীত ও উষ্ণ, সুখ ও দুঃখ এবং সম্মান ও অপমান সবই সমান। অনুবাদঃ যে যোগী শাস্ত্রজ্ঞান ও তত্ত্ব অনুভূতিতে পরিতৃপ্ত, ‍যিনি চিন্ময় স্তরে অধিষ্ঠিত ও জিতেন্দ্রিয় এবং যিনি মৃৎখন্ড,প্রস্তর ও সুবর্ণে সমদর্শী, তিনি যোগারূঢ় বলে কথিত হন। অনুবাদঃ যিনি সুহৃদ, মিত্র, শত্রু, উদাসীন, মধ্যস্থ, মৎসর, বন্ধু, ধার্মিক ও পাপাচারী-সকলের প্রতি সমবুদ্ধি, তিনিই শ্রেষ্ঠতা লাভ করেন। অনুবাদঃ যোগারূঢ় ব্যক্তি সর্বদা পরব্রহ্মে সম্পর্কযুক্ত হয়ে তাঁর দেহ, মন ও নিজেকে নিয়োজিত করবেন, তিনি একাকী নির্জন স্থানে বসবাস করবেন এবং সর্বদা সতর্কভাবে তাঁর মনকে বশীভূত করবেন। তিনি বাসনামুক্ত ও পরিগ্রহ রহিত হবেন। অনুবাদঃ শরীর, মস্তক ও গ্রীবাকে সমানভাবে রেখে অন্য দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ না করে, নাসিকার অগ্রভাগে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে প্রশান্তাত্মা, ভয়শূন্য ও ব্রহ্মচর্য-ব্রতে স্থিত পুরুষ মনকে সমস্ত জড় বিষয় থেকে প্রত্যাহার করে, আমাকে জীবনের চরম লক্ষ্যরূপে স্থির করে হৃদয়ে আমার ধ্যানপূর্বক যোগ অভ্যাস করবেন। অনুবাদঃ এভাবেই দেহ, মন ও কার্যকলাপ সংযত করার অভ্যাসের ফলে যোগীর জড় বন্ধন মুক্ত হয় এবং তিনি তখন আমার ধাম প্রাপ্ত হন। অনুবাদঃ অধিক ভোজনকারী, নিতান্ত অনাহারী, অধিক নিদ্রাপ্রিয় ও নিদ্রাশূন্য ব্যক্তির যোগী হওয়া সম্ভব নয়। অনুবাদঃ যিনি পরিমিত আহার ও বিহার করেন, পরিমিত প্রয়াস করেন, যাঁর নিদ্রা ও জাগরণ নিয়মিত, তিনিই যোগ অভ্যাসের দ্বারা সমস্ত জড়-জাগতিক দুঃখের নিবৃত্তি সাধন করতে পারেন। অনুবাদঃ যোগী যখন অনুশীলনের দ্বারা চিত্তবৃত্তির নিরোধ করেন এবং সমস্ত জড় কামনা বাসনা থেকে মুক্ত হয়ে আত্মাতে অবস্থান করেন, তখন তিনি যোগযুক্ত হয়েছেন বলে বলা হয়। অনুবাদঃ বায়ুশূন্য স্থানে দীপশিখা যেমন কম্পিত হয় না, চিত্তবৃত্তির নিরোধ অভ্যাসকারী যোগীর চিত্তও তেমনইভাবে অবিচলিত থাকে। অনুবাদঃ যোগ অভ্যাসের ফলে যে অবস্থায় চিত্ত সম্পূর্ণরূপে জড় বিষয় থেকে প্রত্যাহৃত হয়, সেই অবস্থাকে যোগসমাধিবলা হয়। এই অবস্থায় শুদ্ধ অন্তঃকরণ দ্বারা আত্মাকে উপলব্ধি করে যোগী আত্মাতেই পরম আনন্দ আস্বাদন করেন। সেই আনন্দময় অবস্থায় অপ্রাকৃত ইন্দ্রিয়ের দ্বারা অপ্রাকৃত সুথ অনুভূত হয়। এই পারমার্থিক চেতনায় অবস্থিত হলে যোগী আর আত্ম-তত্ত্বজ্ঞান থেকে বিচলিত হন না এবং তখন আর অন্য কোন কিছু লাভই এর থেকে অধিক বলে মনে হয় না। এই অবস্থায় স্থিত হলে চরম বিপর্যয়েও চিত্ত বিচলিত হয় না। জড় জগতের সংযোগ-জনিত সমস্ত দুঃখ-দুর্দশা থেকে এটিই হচ্ছে প্রকৃত মুক্তি। অনুবাদঃ অবিচলিত অধ্যবসায় ও বিশ্বাস সহকারে এই যোগ অনুশীলন করা উচিত। সংকল্পজাত সমস্ত কামনা সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করে মনের দ্বারা ইন্দ্রিয়গুলিকে সব দিক থেকে নিয়ন্ত্রিত করা কর্তব্য। অনুবাদঃ ধৈর্যযুক্ত বুদ্ধির দ্বারা মনকে ধীরে ধীরে আত্মাতে স্থির করে এবং অন্য কোন কিছুই চিন্তা না করে সমাধিস্থ হতে হয়। অনুবাদঃ চঞ্চল ও অস্থির মন যে যে বিষয়ে ধাবিত হয়, সেই সেই বিষয় থেকে নিবৃত্ত করে মনকে আত্মার বশে আনতে হবে। অনুবাদঃ ব্রহ্মভাব-সম্পন্ন, প্রশান্ত চিত্ত, রজোগুণ প্রশমিত ও নিষ্পাপ হয়ে যাঁর মন আমাতে নিবিষ্ট হয়েছে, তিনিই পরম সুখ প্রাপ্ত হন। অনুবাদঃ এভাবেই আত্মসংযমী যোগী জড় জগতের সমস্ত কলুষ থেকে মুক্ত হয়ে ব্রহ্ম-সংস্পর্শরূপ পরম সুখ আস্বাধন করেন। অনুবাদঃ প্রকৃত যোগী সর্বভূতে আমাকে দর্শন করেন এবং আমাতে সব কিছু দর্শন করেন। যোগযুক্ত আত্মা সর্বত্রই আমাকে দর্শন করেন। অনুবাদঃ যিনি সর্বত্র আমাকে দর্শন করেন এবং আমাতেই সমস্ত বস্তু দর্শন করেন, আমি কখনও তাঁর দৃষ্টির অগোচর হই না এবং তিনিও আমার দৃষ্টির অগোচর হন না। অনুবাদঃ যে যোগী সর্বভূতে স্থিত পরমাত্মা রূপে আমাকে জেনে আমার ভজনা করেন, তিনি সর্ব অবস্থাতেই আমাতে অবস্থান করেন। অনুবাদঃ হে অর্জুন! যিনি সমস্ত জীবের সুখ ও দুঃখকে নিজের সুখ ও দুঃখের অনুরূপ সমানভাবে দর্শন করেন, আমার মতে তিনিই সর্বশ্রেষ্ঠ যোগী। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে মধুসূদন! তুমি সর্বত্র সমদর্শনরূপ যে যোগ উপদেশ করলে, মনের চঞ্চল স্বভাববশত আমি তার স্থায়ী স্থিতি দেখতে পাচ্ছি না। অনুবাদঃ হে কৃষ্ণ! মন অত্যন্ত চঞ্চল, শরীর ও ইন্দ্রিয় আদির বিক্ষেপ উৎপাদক, দুর্দমনীয় এবং অত্যন্ত বলবান তাই তাকে নিগ্রহ করা বায়ুকে বশীভূত করার থেকেও অধিকতর কঠিন বলে আমি মনে করি। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-হে মহাবাহো! মন যে দুর্দমনীয় ও চঞ্চল তাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু হে কৌন্তেয়! ক্রমশ অভ্যাস ও বৈরাগ্যর দ্বারা মনকে বশীভূত করা যায়। অনুবাদঃ অসংযত চিত্ত ব্যক্তির পক্ষে আত্ম-উপলব্ধি দুষ্প্রাপ্য। কিন্তু যার মন সংযত এবং যিনি যথার্থ উপায় অবলম্বন করে মনকে বশ করতে চেষ্টা করেন, তিনি অবশ্যই সিদ্ধি লাভ করেন। সেটিই আমার অভিমত। অনুবাদঃ অর্জুন জিজ্ঞাসা করলেন- হে কৃষ্ণ! যিনি প্রথমে শ্রদ্ধা সহকারে যোগে যুক্ত থেকে পরে চিত্তচাঞ্চল্য হেতু ভ্রষ্ট হয়ে যোগে সিদ্ধিলাভ করতে না পারেন, তবে সেই ব্যর্থ যোগীর কি গতি লাভ হয়? অনুবাদঃ হে মহাবাহো কৃষ্ণ! কর্ম ও যোগ হতে ভ্রষ্ট ব্যক্তি ব্রহ্ম লাভের পথ থেকে বিমূঢ় হয়ে যে আশ্রয়হীন হয়ে পড়ে সে কি ছিন্ন মেঘের মতো একেবারে নষ্ট হয়ে যাবে? অনুবাদঃ হে কৃষ্ণ! তুমিই কেবল আমার এই সংশয় দূর করতে সমর্থ। কারণ, তুমি ছাড়া আর কেউই আমার এই সংশয় দূর করতে পারবে না। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন- হে পার্থ! শুভানুষ্ঠানকারী পরমার্থবিদের ইহলোকে ও পরলোকে কোন দুর্গতি হয় না। হে বৎস! তার কারণ, কল্যানকারীর কখনও অধোগতি হয় না। অনুবাদঃ যোগভ্রষ্ট ব্যক্তি পুণ্যবানদের প্রাপ্য স্বর্গাদি লোকসমূহে বহুকাল বাস করে সদাচারী ব্রাহ্মণদের গৃহে অথবা শ্রীমান ধনী বণিকদের গৃহে জন্মগ্রহণ করেন। অনুবাদঃ অথবা যোগভ্রষ্ট পুরুষ জ্ঞানবান যোগিগণের বংশে জন্মগ্রহণ করেন। এই প্রকার জন্ম এই জগতে অবশ্যই অত্যন্ত দুর্লভ। অনুবাদঃ হে কুরুনন্দন! সেই প্রকার জন্মগ্রহণ করার ফলে তিনি পুনরায় তাঁর পূর্ব জন্মকৃত পারমার্থিক চেতনার বুদ্ধিসংযোগ লাভ করে সিদ্ধি লাভের জন্য পুনরায় যত্নবান হন। অনুবাদঃ তিনি পূর্ব জন্মের অভ্যাস বসে যেন অবশ হয়ে যোগ-সাধনের প্রতি আকৃষ্ট হন। এই প্রকার যোগশাস্ত্রের জিজ্ঞাসু পুরুষ বেদোক্ত সকাম কর্মমার্গকে অতিক্রম করেন, অর্থাৎ সকাম কর্মমার্গে যে ফল নির্দিষ্ট আছে, তার থেকে উৎকৃষ্ট ফল লাভ করেন। অনুবাদঃ যোগী ইহজন্মে পূর্বজন্মকৃত যত্ন অপেক্ষা অধিকতর যত্ন করে পাপ মুক্ত হয়ে পূর্ব পূর্ব জন্মের সাধন সঞ্চিত সংস্কার দ্বারা সিদ্ধি লাভ করে পরম গতি লাভ করেন। অনুবাদঃ যোগী তপস্বীদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, জ্ঞানীদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ এবং সকাম কর্মীদের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। অতএব, হে অর্জুন! সর্ব অবস্থাতেই তুমি যোগী হও। অনুবাদঃ যিনি শ্রদ্ধা সহকারে মদগত চিত্তে আমার ভজনা করেন, তিনিই সবচেয়ে অন্তরঙ্গভাবে আমার সঙ্গে যুক্ত এবং তিনিই সমস্ত যোগীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। সেটিই আমার অভিমত। অনুবাদঃ পরমেশ্বর ভগবান বললেন-হে অর্জুন! তুমি নির্মৎসর বলে কোমাকে আমি পরম বিজ্ঞান সমন্বিত সবচেয়ে গোপনীয় জ্ঞান উপদেশ করছি। সেই জ্ঞান প্রাপ্ত হয়ে তুমি দুঃখময় সংসার বন্ধন থেকে মুক্ত হও। অনুবাদঃ এই জ্ঞান সমস্ত বিদ্যার রাজা, সমস্ত গুহ্যতত্ত্ব থেকেও গুহ্যতর, অতি পবিত্র এবং প্রত্যক্ষ অনুভূতির দ্বারা আত্ম-উপলব্ধি প্রদান করে বলে প্রকৃত ধর্ম। এই জ্ঞান অব্যয় এবং সুখসাধ্য। অনুবাদঃ হে পরন্তপ! এই ভগবদ্ভক্তিতে যাদের শ্রদ্ধা উদিত হয়নি, তারা আমাকে লাভ করতে পারে না। তাই, তারা এই জড় জগতে জন্ম-মৃত্যুর পথে ফিরে আসে। অনুবাদঃ অব্যক্তরূপে আমি সমস্ত জগতে ব্যাপ্ত আছি। সমস্ত জীব আমাতেই অবস্থিত, কিন্তু আমি তাতে অবস্থিত নই। অনুবাদঃ যদিও সব কিছুই আমারই সৃষ্ট, তবুও তারা আমাতে অবস্থিত নয়। আমার যোগৈশ্বর্য দর্শন কর! যদিও তারা আমাতে অবস্থিত নয়। আমার যোগৈশ্বর্য দর্শন কর! যদিও আমি সমস্ত জীবের ধারক এবং যদিও আমি সর্বব্যাপ্ত,তবুও আমি এই জড় সৃষ্টির অন্তর্গত নই, কেন না আমি নিজেই সমস্ত সৃষ্টির উৎস। অনুবাদঃ অবগত হও যে, মহান বায়ু যেমন সর্বত্র বিচরণশীল হওয়া সত্ত্বেও সর্বদা আকাশে অবস্থান করে, তেমনই সমস্ত সৃষ্ট জীব আমাতে অবস্থান করে। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! কল্পান্তে সমস্ত জড় সৃষ্টি আমারই প্রকৃতিতে প্রবেশ করে এবং পুনরায় কল্পারম্ভে প্রকৃতির দ্বারা আমি তাদের সৃষ্টি করি। অনুবাদঃ এই জগৎ আমারই প্রকৃতির অধীন। তা প্রকৃতির বশে অবশ হয়ে আমার ইচ্ছার দ্বারা পুনঃ পুনঃ সৃষ্ট হয় এবং আমারই ইচ্ছায় অন্তকালে বিনষ্ট হয়। অনুবাদঃ হে ধনঞ্জয়! সেই সমস্ত কর্ম আমাকে আবদ্ধ করতে পারে না। আমি সেই সমস্ত কর্মে অনাসক্ত ও উদাসীনের ন্যায় অবস্থিত থাকি। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! আমার অধ্যক্ষতার দ্বারা জড়া প্রকৃতি এই চারাচর ‍বিশ্ব সৃষ্টি করে। প্রকৃতির নিয়মে এই জগৎ পুনঃ পুনঃ সৃষ্টি হয় এবং ধ্বংস হয়। অনুবাদঃ আমি যখন মনুষ্যরূপে অবতীর্ণ হই, তখন মুর্খেরা আমাকে অবজ্ঞা করে। তারা আমার পরম ভাব সম্বন্ধে অবগত নয় এবং তারা আমাকে সর্বভূতের মহেশ্বর বলে জানে না। অনুবাদঃ এভাবেই যারা মোহাচ্ছন্ন হয়েছে, তারা রাক্ষসী ও আসুরী ভাবের প্রতি আকৃষ্ট হয়। সেই মোহাচ্ছন্ন অবস্থায় তাদের মুক্তি লাভের আশা, তাদের সকাম কর্ম এবং জ্ঞানের প্রয়াস সমস্তই ব্যর্থ হয়। অনুবাদঃ হে পার্থ! মোহমুক্ত মহাত্মাগণ আমার দৈবী প্রকৃতিকে আশ্রয় করেন। তাঁরা আমাকে সর্বভূতের আদি ও অব্যয় জেনে অনন্যচিত্তে আমার ভজনা করেন। অনুবাদঃ দৃঢ়ব্রত ও যত্নশীল হয়ে, সর্বদা আমার মহিমা কীর্তন করে এবং আমাকে প্রণাম করে, এই সমস্ মহাত্মরা নিরন্তর যুক্ত হয়ে ভক্তি সহকারে আমার উপাসনা করে। অনুবাদঃ অন্য কেউ কেউ জ্ঞান যজ্ঞের দ্বারা অভেদ চিন্তাপূর্বক, কেউ কেউ বহুরুপে প্রকাশিত ভেদ চিন্তাপূর্বক এবং অন্য কেউ আমার বিশ্বরূপের উপাসনা করেন। অনুবাদঃ আমি অগ্নিষ্টোম আদি শ্রৌত যজ্ঞ, আমি বৈশ্বদেব আদি স্মার্ত যজ্ঞ, আমি পিতৃপুরুষদের উদ্দেশ্যে শ্রাদ্ধাদি কর্ম, আমি রোগ নিবারক ভেষজ, আমি মন্ত্র, আমি হোমের ঘৃত, আমি অগ্নি এবং আমিই হোমক্রিয়া। অনুবাদঃ আমিই এই জগতের পিতা, মাতা বিধাতা ও পিতামহ। আমি জ্ঞেয় বস্তু, শোধনকারী ও ওঙ্কার। আমিই ঋক্, সাম ও যজুর্বেদ। অনুবাদঃ আমি সকলের গতি, ভর্তা, প্রভু, সাক্ষী, নিবাস, শরণ ও সুহৃৎ। আমিই উৎপত্তি, নাশ, স্থিতি, আশ্রয় ও অব্যয় বীজ। অনুবাদঃ হে অর্জুন! আমি তাপ প্রদান করি এবং আমি বৃষ্টি বর্ষণ করি ও আকর্ষণ করি। আমি অমৃত এবং আমি মৃত্যু। জড় ও চেতন বস্তু উভয়ই আমার মধ্যে। অনুবাদঃ ত্রিবেদজ্ঞগণ যজ্ঞানুষ্ঠান দ্বারা আমাকে আরাধনা করে যজ্ঞাবশিষ্ট সোমরস পান করে পাপমুক্ত হন এবং স্বর্গে গমন প্রার্থনা করেন। তাঁরা পুণ্যকর্মের ফলস্বরূপ ইন্দ্রলোক লাভ করে দেবভোগ্য দিব্য স্বর্গসুখ উপভোগ করেন। তে তং ভুক্ত্বা স্বর্গলোকং বিশালং অনুবাদঃ তাঁরা সেই বিপুল স্বর্গসুখ উপভোগ করে পুণ্য ক্ষয় হলে মর্ত্যলোকে ফিরে আসেন। এভাবেই ত্রিবেতোক্ত ধর্মের অনুষ্ঠান করে ইন্দ্রিয়সুখ ভোগের আকাঙ্ক্ষী মানুষেরা সংসারে কেবলমাত্র বারংবার জন্ম-মৃত্যু লাভ করে থাকেন। অনুবাদঃ অনন্যচিত্তে আমার চিন্তায় মগ্ন হয়ে, পরিপূর্ণ ভক্তি সহকারে যাঁরা সর্বদাই আমার উপাসনা করেন, তাঁদের সমস্ত অপ্রাপ্য বস্তু আমি বহন করি এবং তাঁদের প্রাপ্ত বস্তুর সংরক্ষণ করি। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! যারা অন্য দেবতাদের ভক্ত এবং শ্রদ্ধা সহকারে তাঁদের পূজা করে, প্রকৃতপক্ষে তারা অবিধি পূর্বক আমারই পূজা করে। অনুবাদঃ আমিই সমস্ত যজ্ঞের ভোক্তা ও প্রভু। কিন্তু যারা আমার চিন্ময় স্বরূপ জানে না, তারা আবার সংসার সমুদ্রে অধঃপতিত হয়। অনুবাদঃ দেবতাদের উপাসকেরা দেবলোক প্রাপ্ত হবেন; পিতৃপুরুষদের উপাসকেরা পিতৃলোক লাভ করেন; ভুত- প্রেত আদির উপাসকেরা ভূতলোক লাভ করেন; এবং আমার উপাসকেরা আমাকেই লাভ করেন। অনুবাদঃ যে বিশুদ্ধচিত্ত নিষ্কাম ভক্ত ভক্তি সহকারে আমাকে পত্র, পুষ্প, ফল ও জল অর্পণ করেন, আমি তাঁর সেই ভক্তিপ্লুত উপহার প্রীতি সহকারে গ্রহণ করি। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! তুমি যা অনুষ্ঠান কর, যা আহার কর, যা হোম কর, যা দান কর এবং যে তপস্যা কর, সেই সমস্তই আমাকে সমর্পণ কর। অনুবাদঃ এভাবেই আমাতে সমস্ত কর্ম অর্পণ দ্বারা শুভ ও অশুভ ফলবিশিষ্ট কর্মের বন্ধন থেকে মুক্ত হবে। এভাবেই সন্যাস যোগে যুক্ত হয়ে তুমি মুক্ত হবে এবং আমাকেই প্রাপ্ত হবে। অনুবাদঃ আমি সকলের প্রতি সমভাবাপন্ন। কেউই আমার বিদ্বেষ ভাবাপন্ন নয় এবং প্রিয়ও নয়। কিন্তু যাঁরা ভক্তি- পূর্বক আমাকে ভজনা করেন, তাঁরা আমাতে অবস্থান করেন এবং আমিও তাঁদের মধ্যে বাস করি। অনুবাদঃ অতি দুরাচারী ব্যক্তিও যদি অনন্য ভক্তি সহকারে আমাকে ভজনা করেন, তাকে সাধু বলে মনে করবে, কারণ তাঁর দৃঢ় সংকল্পে তিনি যথার্থ মার্গে অবস্থিত। অনুবাদঃ তিনি শীঘ্রই ধর্মাত্মায় পরিণত হন এবং নিত্য শান্তি লাভ করেন। হে কৌন্তেয়! তুমি দীপ্ত কন্ঠে ঘোষণা কর যে, আমার ভক্ত কখনও বিনষ্ট হন না। অনুবাদঃ হে পার্থ! যারা আমাকে বিশেষভাবে আশ্রয় করে, তারা স্ত্রী, বৈশ্য, শুদ্র আদি নীচকুলে জাত হলেও অবিলম্বে পরাগতি লাভ করে। অনুবাদঃ পুণ্যবান ব্রাহ্মণ, ভক্ত ও রাজর্ষিদের আর কি কথা? তাঁরা আমাকে আশ্রয় করলে নিশ্চয়ই পরাগতি লাভ করবেন। অতএব, তুমি এই অনিত্য দুঃখময় মর্ত্যলোক লাভ করে আমাকে ভজনা কর। অনুবাদঃ তোমার মনকে আমার ভাবনায় নিযুক্ত কর, আমর ভক্ত হও, আমাকে প্রণাম কর এবং আমার পূজা কর। এভাবেই মৎপরায়ণ হয়ে সম্পূর্ণরূপে আমাতে অভিনিবিষ্ট হলে, নিঃসন্দেহে তুমি আমাকে লাভ করবে। অনুবাদঃ শ্রীভগবান বললেন- হে পার্থ! আমাতে আসক্তচিত্ত হয়ে, আমাতে মনোনিবেশ করে যোগাভ্যাস করলে, কিভাবেসমস্ত সংশয় থেকে মুক্ত হয়ে আমাকে জানতে পারবে, তা শ্রবণ কর। অনুবাদঃ আমি এখন তোমাকে বিজ্ঞান সমন্বিত এই জ্ঞানের কথা সম্পূর্ণরূপে বলব, যা জানা হলে এই জগতে আর কিছুই জানবার বাকি থাকে না। অনুবাদঃ হাজার হাজার মানুষের মধ্যে কদাচিৎ কোন একজন সিদ্ধি লাভের জন্য যত্ন করেন, আর সেই প্রকার যত্নশীল সিদ্ধদের মধ্যে কদাচিৎ একজন আমাকে অর্থাৎ আমার ভগবৎ-স্বরূপকে তত্ত্বত অবগত হন। অনুবাদঃ ভূমি, জল, বায়ু, অগ্নি, আকাশ, মন, বুদ্ধি ও অহঙ্কার-এই আট প্রকারে আমার ভিন্না জড়া প্রকৃতি বিভক্ত। অনুবাদঃ হে মহাবাহো! এই নিকৃষ্টা প্রকৃতি ব্যতীত আমার আর একটি উৎকৃষ্টা প্রকৃতি রয়েছে। সেই প্রকৃতি চৈতন্য-স্বরূপা ও জীবভূতা; সেই শক্তি থেকে সমস্ত জীব নিঃসৃত হয়ে এই জগৎকে ধারণ করে আছে। অনুবাদঃ আমার এই উভয় প্রকৃতি থেকে জড় ও চেতন সব কিছু উৎপন্ন হয়েছে। অতএব নিশ্চিতভাবে জেনে রেখো যে, আমিই সমস্ত জগতের উৎপত্তি ও প্রলয়ের মূল কারণ। অনুবাদঃ হে ধনঞ্জয়! আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। সূত্রে যেমন মণিসমূহ গাঁথা থাকে, তেমনই সমস্ত বিশ্বই আমাতে ওতঃপ্রোতভাবে অবস্থান করে। অনুবাদঃ হে কৌন্তেয়! আমিই জলের রস, চন্দ্র ও সূর্যের প্রভা, সর্ব বেদের প্রণব, আকাশের শব্দ এবং মানুষের পৌরুষ। অনুবাদঃ আমি পৃৃথিবীর পবিত্র গন্ধ, অগ্নির তেজ, সর্বভূতের জীবন এবং তপস্বীদের তপ। অনুবাদঃ হে পার্থ, আমাকে সর্বভূতের সনাতন কারণ বলে জানবে। আমি বুদ্ধিমানের বুদ্ধি এবং তেজস্বীদের তেজ। অনুবাদঃ হে ভরতর্ষভ! আমি বলবানের কাম ও রাগ বিবর্জিত বল এবং ধর্মের অবিরোধী কামরূপে আমি প্রাণীগণের মধ্যে বিরাজমান। অনুবাদঃ সমস্ত সাত্ত্বিক, রাজসিক ও তামসিক ভাবসমূহ আমার থেকেই উৎপন্ন বলে জানবে। আমি সেই সকলের অধীন নই, কিন্তু তারা আমার শক্তির অধীন। অনুবাদঃ সত্ত্ব, রজ, ও তম) তিনটি গুণের দ্বারা মোহিত হওয়ার ফলে সমগ্র জগৎ এই সমস্ত গুণের অতীত ও অব্যয় আমাকে জানতে পারে না। অনুবাদঃ আমার এই দৈবী মায়া ত্রিগুণাত্মিকা এবং তা দুরতিক্রমণীয়া। কিন্তু যাঁরা আমাতে প্রপত্তি করেন, তাঁরাই এই মায়া উত্তীর্ণ হতে পারেন। অনুবাদঃ মূঢ়, নরাধম, মায়ার দ্বারা যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে এবং যারা আসুরিক ভাবসম্পন্ন, সেই সমস্ত দুস্কৃতকারীরা কখনও আমার শরণাগত হয় না। অনুবাদঃ হে ভরতশ্রেষ্ঠ অর্জুন! আর্ত, অর্থার্থী, জিজ্ঞাসু ও জ্ঞানী-এই চার প্রকার পুণ্যকর্মা ব্যক্তিগণ আমার ভজনা করেন। অনুবাদঃ এই চার প্রকার ভক্তের মধ্যে নিত্যযুক্ত, আমাতে একনিষ্ঠ তত্ত্বজ্ঞানীই শ্রেষ্ঠ। কেন না আমি তাঁর অত্যন্ত প্রিয় এবং তিনিও আমার অত্যন্ত প্রিয়। অনুবাদঃ এই সকল ভক্তেরা সকলেই নিঃসন্দেহে মহাত্মা, কিন্তু যে জ্ঞানী আমার তত্ত্বজ্ঞানে অধিষ্ঠিত, আমার মতে তিনি আমার আত্মস্বরূপ। আমার অপ্রাকৃত সেবায় যুক্ত হয়ে তিনি সর্বোত্তম গতিস্বরূপ আমাকে লাভ করেন। অনুবাদঃ বহু জন্মের পর তত্ত্বজ্ঞানী ব্যক্তি আমাকে সর্ব কারণের পরম কারণ রূপে জেনে আমার শরণাগত হন। সেইরূপ মহাত্মা অত্যন্ত দুর্লভ। অনুবাদঃ জড় কামনা-বাসনার দ্বারা যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে, তারা অন্য দেব-দেবীর শরণাগত হয় এবং তাদের স্বীয় স্বভাব অনুসারে বিশেষ নিয়ম পালন করে দেবতাদের উপাসনা করে। অনুবাদঃ পরমাত্মরূপে আমি সকলের হৃদয়ে বিরাজ করি। যখনই কেউ দেবতাদের পূজা করতে ইচ্ছা করে, তখনই আমি সেই সেই ভক্তের তাতেই অচলা শ্রদ্ধা বিধান করি। অনুবাদঃ সেই ব্যক্তি শ্রদ্ধাযুক্ত হয়ে সেই দেবতার আরাধনা করেন এবং সেই দেবতার কাছ থেকেই আমারই দ্বারা বিহিত কাম্য বস্তু অবশ্যই লাভ করেন। অনুবাদঃ অল্পবুদ্ধি ব্যক্তিদের আরাধনা লব্ধ সেই ফল অস্থায়ী। দেবোপাসকগণ দেবলোক প্রাপ্ত হন, কিন্তু আমার ভক্তের আমার পরম ধাম প্রাপ্ত হন। অনুবাদঃ বুদ্ধিহীন মানুষেরা, যারা আমাকে জানে না, মনে করে যে, আমি পূর্বে অব্যক্ত নির্বিশেষ ছিলাম, এখন ব্যক্তিত্ব পরিগ্রহ করেছি। তাদের অজ্ঞতার ফলে তারা আমার অব্যয় ও সর্বোত্তম পরম ভাব সম্বন্ধে অবগত নয়। অনুবাদঃ হে অর্জুন! পরমেশ্বর ভগবানরূপে আমি অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে সম্পূর্ণরূপে অবগত। আমি সমস্ত জীব সম্বন্ধে জানি, কিন্তু আমাকে কেউ জানে না। অনুবাদঃ হে ভারত! হে পরন্তপ! ইচ্ছা ও দ্বেষ থেকে উদ্ভত দন্দ্বের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে সমস্ত জীব মোহাচ্ছন্ন হয়ে জন্মগ্রহণ অনুবাদঃ যে সমস্ত পুণ্যবান ব্যক্তির পাপ সম্পূর্ণরূপে দূরীভূত হয়েছে এবং যাঁরা দ্বন্দ্বমোহ থেকে মুক্ত হয়েছেন, তাঁরা দৃঢ় নিষ্ঠার সঙ্গে আমার ভজনা করেন। অনুবাদঃ যে সমস্ত বুদ্ধিমান ব্যক্তি জরা ও মৃত্যু থেকে মুক্তি লাভের জন্য আমাকে আশ্রয় করে যত্ন করেন, তাঁরা প্রকৃতপক্ষে ব্রক্ষভূত, কেন না তাঁরা অধ্যাত্মতত্ত্ব ও কর্মতত্ত্ব সব কিছু সম্পূর্ণরূপে অবগত। অনুবাদঃ যাঁরা অধিভূত-তত্ত্ব, অধিদৈব-তত্ত্ব ও অধিযজ্ঞ-তত্ত্ব সহ আমাকে পরমেশ্বর ভগবান বলে অবগত হন, তাঁরা আমাতে আসক্তচিত্ত, এমন কি মরণকালেও আমাকে জানতে পারেন। অনুবাদঃ অর্জুন বললেন- হে কেশব! আমি প্রকৃতি, পুরুষ, ক্ষেত্র, ক্ষেত্রজ্ঞ, জ্ঞান ও জ্ঞেয়-এই সমস্ত তত্ত্ব জানতে ইচ্ছা করি। পরমেশ্বর ভগবান বললেন- হে কৌন্তেয়! এই শরীর ক্ষেত্র নামে অভিহিত এবং ‍যিনি এই শরীরকে জানেন, তাঁকে ক্ষেত্রজ্ঞ বলা হয়। অনুবাদঃ হে ভারত! আমাকেই সমস্ত ক্ষত্রের ক্ষেত্রজ্ঞ বলে জানবে এবং ক্ষেত্র ও ক্ষেত্রজ্ঞ সম্বন্ধে যে জ্ঞান, সেই জ্ঞানই আমার অভিমত। অনুবাদঃ সেই ক্ষেত্র কি, তার কি প্রকার, তার বিকার কি, তা কার থেকে উৎপন্ন হয়েছে, সেই ক্ষেত্রজ্ঞের স্বরূপ কি এবং তার প্রভাব কি, সেই সব সংক্ষেপে আমার কাছে শ্রবণ কর। অনুবাদঃ এই ক্ষেত্র ও ক্ষেত্রজ্ঞের জ্ঞান ঋষিগণ কর্তৃক বিবিধ বেদবাক্যের দ্বারা পৃথক পৃথকভাবে বর্ণিত হয়েছে। বেদান্তসূত্রে তা বিশেষভাবে যুক্তিযুক্ত সিদ্ধান্ত সহকারে বর্ণিত হয়েছে। অনুবাদঃ পঞ্চ-মাহভূত, অহঙ্কার, বুদ্ধি, অব্যক্ত, দশ ইন্দ্রিয় ও মন, ইন্দ্রিয়ের পাঁচটি বিষয়, ইচ্ছা, দ্বেষ, সুখ, দুঃখ, সংঘাত অর্থাৎ পঞ্চ মহাভূতের পরিণামরূপ দেহ, চেতনা ও ধৃতি- এই সমস্ত বিকারযুক্ত ক্ষেত্র সংক্ষেপে বর্ণিত হল। অনুবাদঃ অমানিত্ব, দম্ভশূন্যতা, অহিংসা, সহিষ্ণুতা, সরলতা, সদগুরুর সেবা, শৌচ, স্থৈর্য, আত্মসংযম, ইন্দ্রিয়-বিষয়ে বৈরাগ্য, অহঙ্কারশূন্যতা, জন্ম-মৃত্যু-জরা-ব্যাধি-দুঃখ আদির দোষ দর্শন, স্ত্রী-পুত্রাদিতে আসক্তিশূন্যতা, স্ত্রী-পুত্রাদির সুখ-দুঃখে ঔদাসীন্য, সর্বদা সমচিত্তত্ব, আমার প্রতি অনন্যা ও অব্যভিচারিণী ভক্তি, নির্জন স্থান প্রিয়তা, জনাকীর্ণ স্থানে অরুচি, অধ্যাত্ম জ্ঞানে নিত্যত্ববুদ্ধি এবং তত্ত্বজ্ঞানের প্রয়োজন অনুসন্ধান-এই সমস্ত জ্ঞান বলে কথিত হয় এবং এর বিপরীত যা কিছু তা সবই অজ্ঞান। অনুবাদঃ আমি এখন জ্ঞাতব্য বিষয় সম্বন্ধে বলব, যা জেনে অমৃতত্ব লাভ হয়। সেই জ্ঞেয় বস্তু অনাদি এবং আমার আশ্রিত। তাকে বলা হয় ব্রহ্ম এবং তা কার্য ও কারণের অতীত। অনুবাদঃ তাঁর হস্ত, পদ, চক্ষু, মস্তক ও মুখ সর্বত্রই এবং তিনি সর্বত্রই কর্ণযুক্ত। জগতে সব কিছুকেই পরিব্যাপ্ত করে তিনি বিরাজমান। অনুবাদঃ সেই পরমাত্মা সমস্ত ইন্দ্রিয়ের প্রকাশক, তবুও তিনি সমস্ত ইন্দ্রিয় বিবর্জিত। যদিও তিনি সকলের পালক, তবুও তিনি সম্পূর্ণ অনাসক্ত। তিনি প্রকৃতির গুণের অতীত, তবুও তিনি সমস্ত গুণের ঈশ্বর। অনুবাদঃ সেই পরমতত্ত্ব সমস্ত ভূতের অন্তরে ও বাইরে বর্তমান। তাঁর থেকেই সমস্ত চরাচর; অত্যন্ত সূক্ষ্মতা হেতু তিনি অবিজ্ঞেয়। যুদিও তিনি বহু দূরে অবস্থিত, কিন্তু তবুও তিনি সকলের অত্যন্ত নিকটে। অনুবাদঃ পরমাত্মাকে যদিও সমস্ত ভূতে বিভক্তরূপে বোধ হয়, কিন্তু তিনি অবিভক্ত। যদিও তিনি সর্বভূতের পালক, তবুও তাঁকে সংহার-কর্তা ও সৃষ্টিকর্তা বলে জানবে। অনুবাদঃ তিনি সমস্ত জ্যোতিষ্কের পরম জ্যোতি। তাঁকে সমস্ত অন্ধকারের অতীত অব্যক্ত স্বরূপ বলা হয়। তিনিই জ্ঞান, তিনিই জ্ঞেয় এবং তিনিই জ্ঞানগম্য। তিনি সকলের হৃদয়ে অবস্থিত। অনুবাদঃ এভাবেই ক্ষেত্র, জ্ঞান ও জ্ঞেয়-এই তিনটি তত্ত্ব সংক্ষেপে বলা হল। আমার ভক্তই কেবল এই সমস্ত বিদিত হয়ে আমার ভাব লাভ করেন। অনুবাদঃ প্রকৃতি ও পুরুষ উভয়ই অনাদি বলে জানবে। তাদের বিকার ও গুণসমূহ প্রকৃতি থেকেই উৎপন্ন বলে জানতে। অনুবাদঃ সমস্ত জড়ীয় কার্য ও কারণের কর্তৃত্ব বিষয়ে প্রকৃতিকে হেতু বলা হয়, তেমনিই জড়ীয় সুখ ও দুঃখের ভোগ বিষয়ে জীবকে হেতু বলা হয়। অনুবাদঃ জড়া প্রকৃতিতে অবস্থিত হয়ে জীব প্রকৃতিজাত গুণসমূহ ভোগ করে। প্রকৃতির গুণের সঙ্গবশতই তার সৎ ও অসৎ যোনিসমূহে জন্ম হয়। অনুবাদঃ এই শরীরে আর একজন পরম পুরষ রয়েছেন, যিনি হচ্ছেন উপদ্রষ্টা, অনুমন্তা, ভর্তা, ভোক্তা, মহেশ্বর এবং তাঁকে পরমাত্মাও বলা হয়। অনুবাদঃ যিনি এভাবেই পুরুষকে এবং গুণাদি সহ জড় প্রকৃতিকে অবগত হন, তিনি জড় জগতে বর্তমান হয়েও পুনঃ জন্মগ্রহণ করেন না। অনুবাদঃ কেউ কেউ পরমাত্মাকে অন্তরে ধ্যানের দ্বারা দর্শন করেন, কেউ সাংখ্য-যোগের দ্বারা দর্শন করেন এবং অন্যেরা কর্মযোগের দ্বারা দর্শন করেন। অনুবাদঃ অন্য কেউ কেউ এভাবেই না জেনে অন্যদের কাছ থেকে শ্রবণ করে উপাসনা করেন। তাঁরাও শ্রবণ-পরায়ণ হয়ে মৃত্যুময় সংসার অতিক্রম করেন। অনুবাদঃ হে ভারতশ্রেষ্ঠ! স্থাবর ও জঙ্গম যা কিছু অস্তিত্ব আছে, তা সবই ক্ষেত্র ও ক্ষেত্রজ্ঞের সংযোগ থেকে উৎপন্ন হয়েছে বলে জানবে। অনুবাদঃ ‍ যিনি সর্বভূতে সমানভাবে অবস্থিত বিনাশশীল দেহের মধ্যেও অবিনাশী পরমাত্মাকে দর্শন করেন, তিনিই যথার্থ দর্শন করেন। অনুবাদঃ যিনি সর্বত্র সমভাবে অবস্থিত পরমাত্মাকে দর্শন করেন, তিনি কখনও মনের দ্বারা নিজেকে অধঃপতিত করেন না। এভাবেই তিনি পরম গতি লাভ করেন। প্রকৃতৈ্যব চ কর্মাণি ক্রিয়অমাণানি সর্বশঃ। যঃ পশ্যতি তথাত্মানমকর্তারং স পশ্যতি।।৩০।। অনুবাদঃ যিনি দর্শন করেন যে, দেহের দ্বারা কৃত সমস্ত কর্মই প্রকৃতির দ্বারা সম্পাদিত হয় এবং আত্মা হচ্ছে অকর্তা, তিনিই যথাযথভাবে দর্শন করেন। অনুবাদঃ যখন বিবেকী পুরুষ জীবগণের পৃথক পৃথক অস্তিত্বকে একই প্রকৃতিতে অবস্থিত এবং একই প্রকৃতি থেকেই তাদের বিস্তার দর্শন করেন, তখন তিনি ব্রহ্মভাব প্রাপ্ত হন। অনুবাদঃ ব্রহ্মভাব অবস্থায় জীব তখন দর্শন করেন যে, অব্যয় এই আত্মা অনাদি, নির্গুণ ও জড়া প্রকৃতির অতীত। হে কৌন্তেয়! জড় দেহে অবস্থান করলেও আত্মা কোন কিছু করে না এবং কোন কিছুতেই লিপ্ত হয় না। অনুবাদঃ আকাশ যেমন সর্বগত হয়েও সূক্ষ্মতা হেতু অন্য বস্তুতে লিপ্ত হয় না, তেমনই ব্রহ্ম দর্শন-সম্পন্ন জীবাত্মা দেহে অবস্থিত হয়েও দেহধর্মে লিপ্ত হন না। অনুবাদঃ হে ভারত! এক সূর্য যেমন সমগ্র জগৎকে প্রকাশ করে, সেই রকম ক্ষেত্রী আত্মাও সমগ্র ক্ষেত্রকে প্রকাশ করে। অনুবাদঃ যাঁরা এভাবেই জ্ঞানচক্ষুর দ্বারা ক্ষেত্র ও ক্ষেত্রজ্ঞের পার্থক্য জানেন এবং জড়া প্রকৃতির বন্ধন থেকে জীবগণের মুক্ত হওয়ার পন্থা জানেন, তাঁরা পরম গতি লাভ করেন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১১:৪০, ২ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ৩ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৪ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ৪ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৫ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০২:৪০, ৬ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ৬ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২২:৪০, ৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ৮ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৮ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ১২ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২২:৪০, ১২ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৩ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ১৪ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৫ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২৩:৪০, ১৫ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৬ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০১:৪০, ১৬ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ১৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ১৮ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৯ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৯ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ২০ মে ২০২৩ (ইউটিসি) আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২০ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২১ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ২১ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২১ মে ২০২৩ (ইউটিসি) আয়াত: ৪৯, রুকূ: ২ শ্রেণী:মাদানী সূরা পরম করুনাময়, পরম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি ৩৮ না তাদের কোন সিঁড়ি আছে, যাতে আরোহণ করে তারা শ্রবণ করে? থাকলে তাদের শ্রোতা সুস্পষ্ট প্রমাণ উপস্থিত করুক। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০২:৪০, ২৩ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ২৩ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৩ মে ২০২৩ (ইউটিসি) ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি অত্যন্ত গৌরবময় ঘটনা। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা লাভ করেছি স্বাধীনতা। আমাদের এই প্রিয় দেশ বাংলাদেশ। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর সৃষ্টি হয় দুইটি স্বাধীন রাষ্ট্র, একটি (ভারত এবং অন্যটি পাকিস্তান পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান নিয়ে গঠিত হয় পাকিস্তান)। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মের পর থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানিরা পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি জনগণের ওপর শুরু করে অত্যাচার ও নিপীড়ন চালাই। বাঙালিরাও সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ আন্দোলন শুরু করেন এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শুরু হয়। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নারকীয় গণহত্যা ও বাঙালিদের প্রতিরোধ ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শুরু জিবরাইল (আ হলেন আল্লাহ প্রেরিত ফেরেশতা। জিবরাইল (আ আল্লাহ আদেশে তাঁর কাজ হলো ওহি বা আল্লাহর বাণী নবী-রাসুলদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২৪ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৫ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৬ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ২৬ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০২:৪০, ২৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ২৭ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০১:৪০, ২৯ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ২৯ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ২৯ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২৯ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ৩০ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২২:৪০, ৩০ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩১ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ৩১ মে ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ১ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১১:৪০, ১ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ১ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) --যদি শিরোনামে "বই থাকে তবে মডিউল মান হিসাবে 1 রিটার্ন করবে, অন্যথায় 0 --যদি মান 1 হয় তবেই সম্পাদনা বিজ্ঞপ্তিটি লোড হবে বিষয়শ্রেণী বই শিরোনাম পরীক্ষা দিয়ে মিডিয়াউইকি:Editnotice-14 পাতায় মানটি ব্যবহার করা হয়েছে {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৩ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) এই পর্যন্ত তৈরি করা সম্পাদনা বিজ্ঞপ্তি এই তালিকাটি বিশেষ:উপসর্গ দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি করা হয়েছে। Special:PrefixIndex/মিডিয়াউইকি:Editnotice Special:PrefixIndex/টেমপ্লেট:সম্পাদনা বিজ্ঞপ্তি {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ৩ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৪ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ৪ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ৫ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৭ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২২:৪০, ৭ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) আপনি সম্মতি দিচ্ছেন যে ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের অধীনে আপনার কাজের স্বীকৃতি দিতে হবে এবং সেটি একটি হাইপারলিংক অথবা ইউআরএল হলেই যথেষ্ট। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৮ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৯ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১০ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১১ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ১২ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১২ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৪:৪০, ১৩ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১৩ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২৩:৪০, ১৪ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ১৫ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ১৬ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০২:৪০, ১৭ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১১:৪০, ১৭ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৮ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০২:৪০, ১৯ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ১৯ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২২:৪০, ১৯ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২০ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ২০ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ২১ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২২ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ২৩ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২৩ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৪ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৪ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৫ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৫ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ২৬ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২৬ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২৬ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ২৭ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২৭ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২৭ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২৭ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৮ জুন ২০২৩ (ইউটিসি) * যদি কোন পাতার শিরোনামে "বই থাকে তবে টেমপ্লেট মান হিসাবে 1 রিটার্ন করবে, অন্যথায় 0 * বাস্তব ব্যবহার দেখার জন্য মিডিয়াউইকি:Editnotice-14 দেখুন {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ২ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ২ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) উইকিশৈশব পাখপাখালির দেশে বইয়ে স্বাগত মনে রাখবেন: বইটি শিশুদের লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নয়। সুতরাং শিশুদের জন্য বোধগম্য এমন ভাষা দিয়ে এই প্রকল্পের উপর বই তৈরি করুন। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ২ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{উইকিশৈশব:ইংরেজি বর্ণমালা রং করি/বর্ণমালা তালিকা}} {{উইকিশৈশব:ইংরেজি বর্ণমালা রং করি/সংখ্যা তালিকা ১}} {{উইকিশৈশব:ইংরেজি বর্ণমালা রং করি/সংখ্যা তালিকা ২}} {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ৩ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ৪ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ৪ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৫ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ৬ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ৬ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ৬ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ৯ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ৯ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ৯ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৯ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ৯ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৯ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১০ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ১০ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ১০ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১১ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ১১ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৩ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৪ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ১৪ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৪:৪০, ১৫ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) [[ছড়াগাছ বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের প্রাক-পাঠ্য স্তরের অন্তর্বর্তী একটি উপপ্রকল্প। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে খেলাঘর পর্যায়ের শিশুদের হেসেখেলে ছড়া-ছন্দ দিয়ে গাছেদের সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া, যাদের সঙ্গে পূর্বে তাদের পরিচিতি ছিলনা। বইটি মাবাবা/অভিভাবক অথবা শিক্ষকেরা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে ছবি দেখিয়ে, ছড়া-ছন্দ করে পড়ে শোনালে তারা সহজেই ছড়ার মাধ্যমে গাছেদের সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠতে পারবে এবং নিজের আনমনে ছড়াগুলো উচ্চারণ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ১৬ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ১৭ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ১৭ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৭ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ১৮ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ১৮ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৮ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১৯ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৯ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ২০ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৪:৪০, ২১ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২২ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ২২ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১১:৪০, ২২ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২০:৪০, ২২ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ২৩ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৩ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৩ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ২৪ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ২৪ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ২৫ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিবইকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ২৬ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৬ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২৬ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ২৭ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ২৭ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ২৭ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৭ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২৭ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ২৮ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ২৮ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৮ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৩০ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ৩০ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩০ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ৩১ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ৩১ জুলাই ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০১:৪০, ১ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ১ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ২ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ৩ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ৪ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ৪ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) //এই সরঞ্জাম দিয়ে সম্পাদক লোড না করে সম্পাদনা সম্ভব title আপনার পরিবর্তন সংরক্ষণ করুন', title নতুন উইকিপাঠ্যের প্রাকদর্শন করুন' title বর্তমান সংস্করণ ও আপনার সংস্করণে পার্থক্য দেখুন' title সম্পাদনা বাক্স বন্ধ করুন ও সকল পরিবর্তন বাতিল করুন', title পুরো অনুচ্ছেদ সম্পাদনা করুন (আভ্যন্তরীণ অনুচ্ছেদসহ)' {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) [[উইকিশৈশব:ছড়ামাছ বইটি উইকিশৈশব প্রকল্পের প্রাক-পাঠ্য স্তরের অন্তর্বর্তী একটি উপপ্রকল্প। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে খেলাঘর পর্যায়ের শিশুদের হেসেখেলে ছড়া-ছন্দ দিয়ে মাছেদের সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া, যাদের সঙ্গে পূর্বে তাদের পরিচিতি ছিলনা। বইটি মাবাবা/অভিভাবক অথবা শিক্ষকেরা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে ছবি দেখিয়ে, ছড়া-ছন্দ করে পড়ে শোনালে তারা সহজেই ছড়ার মাধ্যমে মাছেদের সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠতে পারবে এবং নিজের আনমনে ছড়াগুলো উচ্চারণ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) মানবজাতির জন্মের পর থেকে অ্যাসেন্টার সম্প্রদায় উত্থান ও পতনের সম্মুখীন হয়েছে । এই অধ্যায়টি মহান সাফল্য অর্জনের জন্য কী লাগে সে সম্পর্কে আলোচনা করে (ফালা. পরিবার হিসেবে গোষ্ঠী হিসেবে বা জাতি হিসেবে যে কোনো স্তরে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে কিছুই না করা হল একটি হারানোর কৌশল। সফলতা হওয়ার কৌশলটি শুরু হয় ব্যক্তি ও পরিবারের আধ্যাত্মিক শক্তি দিয়ে এবং তারপর ভাল কাজ ও কঠোর পরিশ্রম এবং আল্লাহ আইনি সীমা ও অধ্যবসায় পালন করে শিক্ষা মাধ্যমের সহযোগিতার মাধ্যমে। এটি একটি অভ্যন্তরীণ পদ্ধতি যা আপনার পরিবার এবং তারপরে আপনার সংগঠন থেকে শুরু হয় । অধ্যায়ের সূচনা হিসাবে সময়ের উল্লেখটি লক্ষ্য করুন। এটা ইঙ্গিত করে যে সাফল্য আপনার কাছে কত টাকা আছে তার দ্বারা পরিমাপ করা হয় না বরং আপনি কীভাবে আপনার সময় ব্যয় করেন তার উপর নির্ভর করে। এটি জয়ের সবচেয়ে ন্যায্য সম্ভাব্য মান কারণ প্রতিটি শরীর তার পটভূমি নির্বিশেষে প্রায় প্রতিদিন একই পরিমাণ সময় পায়। সময়ের প্রতি মনোনিবেশ করার অর্থ অধৈর্য হওয়া বা শর্টকাট নেওয়া নয় কারণ শেষ আয়াতে অধ্যবসায়ের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। মূলত বিশ্বাসীদের সনদে উল্লিখিত প্রতিটি কাজই আপনার আধ্যাত্মিক শক্তি বাড়ানোর জন্য প্রস্তুত। আল্লাহ এবং তাঁর বার্তাগুলোর সঙ্গে নিয়মিত সংযোগ আপনাকে আল্লাহর স্মরণ করতে এবং তাঁর পথে চলতে সাহায্য করে। সামাজিক উন্নয়নে নিয়মিত অংশগ্রহণ শক্তিহীনদের ক্ষমতায়িত করে। নিয়মিত উপবাস আপনাকে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তীর্থযাত্রা আপনাকে এই ব্যবস্থার সুবিধা ভাগ করে নিতে সাহায্য করবে। তাঁর বার্তা শেখার এবং তা অনুশীলন করার মাধ্যমে শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং তাঁকে ভুলে যাওয়া এবং তাঁর নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করার মাধ্যমে হ্রাস পায়। কল্পনা করুন আপনি আপনার গন্তব্য না জেনেই একটি যাত্রা শুরু করেন। কল্পনা করুন আপনি অন্ধকারে তীর ছোঁড়েন। এই কারণেই সফলতা কৌশলের প্রথম ধাপ হলো বিশ্বাস করা। একজন মানুষ হিসেবে আপনাকে অন্তত আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করতে হবে। একজন মুমিন সর্বাধিক প্রভাবের জন্য কোরআন এবং নবী মুহম্মদকেও বিশ্বাস করবেন। সন্তানদের আধ্যাত্মিক শিক্ষার দায়িত্ব পিতামাতার। শিশুর কথা বলার আগেই শৈশবের প্রথম দিকে এটি শুরু করার সুবর্ণ সময়। আল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া ব্যবস্থাগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞ হতে শেখার মাধ্যমে শুরু করুন সহ আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি সদয় হোন ভাববাদীদের জানার ও অনুসরণ করার জন্য। পিতামাতাদের উচিত শিশুদের সাহায্য পালন করতে এবং আল্লাহ অনুগত করা সময় অংশ নিতে এবং আরবি ধর্মগ্রন্থ পড়তে উৎসাহিত করা । তাই তারা সাত বছর বয়সের মধ্যে স্বাধীনভাবে এটি করতে পারে। আশা করা যায় যে যখন তারা কিশোর বয়সে পৌঁছাবে তখন তারা ইতিমধ্যেই আল্লাহ উপর আস্থা রাখবে আদর্শ হিসেবে নবীদের অনুসরণ করবে এবং স্বাধীনভাবে সাহায্য ও জ্ঞান লাভ করার জন্য যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করবে। মূলত অ্যাসেন্টারের সনদে উল্লিখিত প্রতিটি কাজকে একে অপরের প্রতি ভাল কাজ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সমতা পরিবার মানবতা ন্যায্যতা ও সততার মূল্যবোধ শান্তি ও সমৃদ্ধির শর্ত প্রদান করে। খাদ্য এবং স্মরণ জ্ঞান আপনাকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাবে। আসল পরীক্ষা শুরু হয় মসজিদের বাইরে যখন আপনি আপনার পরিবারের সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে স্কুল বাজারে বা প্রতিবেশীদের পরিবহণের সময় থাকেন । আপনি আপনার জীবনে ২৪ ঘন্টা যা করেন তা আসল প্রভাব তৈরি করে। বিজয়ী কৌশলের প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপগুলি তৃতীয় ধাপের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি প্রদান করে। তৃতীয় ধাপটি তখনই বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে যখন অংশগ্রহণকারীরা খালি কথা বলে নয় বরং হাঁটার মাধ্যমে উদাহরণ দেয়। উদাহরণ দেওয়া বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ যখন আমাদের সন্তানদের পরবর্তী প্রজন্মের দ্য অ্যাসেন্টারস কে শিক্ষিত করা হয়। একে অপরকে মনে করিয়ে দিন সহযোগিতার উদ্দেশ্য হল মঙ্গলের প্রতি আহ্বান জানানো এবং ভালো ও মন্দ থেকে বিরত থাকার আদেশ দেওয়া। ব্যবহৃত মাধ্যমের মধ্যে রয়েছে শিক্ষা আইন প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান যে কোনও কার্যক্রম (সামাজিক ক্রীড়া) এবং যে কোনও গণমাধ্যম ও যোগাযোগ মাধ্যম । বাড়িতে বাবা মায়েদের আমাদের সন্তানদের শিক্ষিত করার সুযোগ হিসেবে পারিবারিক সময় টেলিভিশন ম্যাগাজিন বা ইন্টারনেট কার্যক্রম ব্যবহার করা প্রয়োজন। এটা লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনার শ্রোতারা একজন মৌলিক সম্মতিদাতা থেকে একজন সক্রিয় বিশ্বাসী হয়ে ভিন্ন হবেন । তাদের বিভিন্ন জাতিগত ও ধর্মীয় পটভূমি থাকবে শিক্ষার স্তর ভাষা ও আগ্রহ । তাই আপনাকে সহনশীল হতে হবে এবং আপনার বার্তাকে স্থানীয়করণ করতে হবে । এমন সময় আছে যখন সদয় কাজগুলি শব্দের চেয়ে জোরে কথা বলে। ১ম অধ্যায়ে যেমন ব্যাখ্যা করা হয়েছে ভয় ও অনুশোচনা অপরাধের যৌক্তিক পরিণতি। ২ য় অধ্যায়ে উচ্চতর স্বীকৃতি উদার উপকারিতা এবং ক্ষমাশীলতা সমাজের প্রতি অবদানের যৌক্তিক পরিণতি। তাই কোন বাধ্যবাধকতা বোঝা যায় না কারণ মানুষকে তাদের বিশ্বাসের জন্য শাস্তি দেওয়া উচিত নয়। শিক্ষায় ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান না পালন করার জন্য আপনার সন্তানদের শাস্তি দেওয়া উচিত নয় তবে আপনি কেবল তাদের পুরস্কৃত করতে এবং তা করতে সমর্থন করতে পারেন। আপনার উপায় নিয়ে আলোচনা করার সময় আছে । একটি সমঝোতায় জয়ী হওয়ার জন্য পূর্ববর্তী ধাপের মতো তথ্য এবং বাস্তবতার জন্য ধৈর্যশীল গবেষণা প্রয়োজন সত্যের সাথে একে অপরকে সমর্থন করুন । কীভাবে আলোচনা করা যায় তা কুরআনের অনেক উদাহরণে আপনি শিখতে পারেন । উদাহরণস্বরূপ কীভাবে মোশি হারোণকে ফরৌণের সঙ্গে সমঝোতার জন্য সাহায্য করতে চেয়েছিলেন । ১ম ও ২য় অধ্যায় থেকে আমরা জানতে পারি যে উদ্বেগ (ভয়ের সমস্যা বৃদ্ধি ক্ষমার সমাধান) এবং পুরস্কার (বিধান) মানুষকে অনুপ্রাণিত করে । একটি চুক্তি পেতে আপনি মানুষের উদ্বেগ এবং সমস্যা বোঝার মাধ্যমে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে সময় নিতে পারেন । অতএব আপনি তাদের এমন একটি চুক্তি দিতে পারেন যা তাদের বৃদ্ধি করতে এবং তাদের বিশৃঙ্খলা এবং অথবা উন্মুক্ত সুযোগগুলি পরিষ্কার করতে দেয় । ১ম অধ্যায়ের প্রজ্ঞা আপনাকে আপনার লেনদেনে খুব বেশি উদার বা কৃপণ হতে শেখায় না । মানুষের সঙ্গে আচরণে খুব বেশি অসাবধান না হলেও খুব বেশি উদ্ধত হবেন না । এমন সময় আসতে পারে যখন যারা বাণীকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে । আমরা একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং একজন চরমপন্থী অপরাধীরা এর মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব । আমরা দেখতে পাচ্ছি যে সাফল্যের জন্য সম্প্রদায় একটি অপরিহার্য উপাদান । তবে ভুল সম্প্রদায়ের মধ্যে থাকা বিপর্যয়ের প্রাপ্তি । অতএব একটি মধ্যপন্থী সম্প্রদায়ের মধ্যে থাকাটাই হবে পথ। উদাহরণস্বরূপ আপনি যদি এমন একটি সম্প্রদায়ের মধ্যে থাকেন যা ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান সহ সমস্ত কিছুকে যুক্তিসঙ্গত করার চেষ্টা করে তবে আপনি একটি অত্যন্ত উদার সম্প্রদায়ের মধ্যে রয়েছেন যা কেবল তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তর্ক করে আপনার সময় নষ্ট করবে । অন্যদিকে আপনি যদি এমন একটি সম্প্রদায়ের মধ্যে থাকেন যা ক্রমাগত অন্যান্য বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের সমালোচনা করে আপনি চিন্তিত হতে শুরু করতে পারেন কারণ আপনি একটি অত্যন্ত রক্ষণশীল সম্প্রদায়ের মধ্যে রয়েছেন । যখন তারা অন্যান্য বিশ্বাসী সম্প্রদায়কে অবিশ্বাসী হিসাবে ঘোষণা করে তখন চলে যাওয়ার সময় হয় । প্রকৃতপক্ষে কর্তৃপক্ষের কাছেও এই বিষয়ে জানানো একটি ভাল ধারণা হতে পারে কারণ অন্যদের অবিশ্বাসী হিসাবে ঘোষণা করা ঐতিহাসিকভাবে প্রথম পদক্ষেপ যা বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে সহিংসতায় পরিণত হয় । এই ঘোষণাটি স্পষ্ট বা অন্তর্নিহিত হতে পারে যেমন নির্দিষ্ট ব্যক্তির পিছনে প্রার্থনা করতে অস্বীকার করা। তাই লক্ষণগুলি পড়তে শিখুন এবং বিশ্বাসীদের মধ্যপন্থী সম্প্রদায়ের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করুন । অভিজ্ঞতা দেখায় যে বিশ্বাসের স্তর নবীর প্রতি প্রেমের স্তরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ । যারা প্রকৃতপক্ষে নবীকে ভালবাসে তাদের সাথে থাকার চেষ্টা করুন কেবল মৌলিক শিক্ষা অনুসরণ করে না বরং তাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নবীর উদাহরণও অনুসরণ করে। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে একটি ভালো সম্প্রদায় আপনাকে কেবল বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে (সত্যের সাথে) নয় আবেগগতভাবেও (অধ্যবসায়ের সাথে) সাহায্য করবে । তাই একটি ভালো সম্প্রদায় আপনাকে তাদের পরিবারের একজন ভাই বা বোনের মতো করে তুলবে। অধ্যবসায়ের সঙ্গে একটি ভাল সম্প্রদায় খুঁজে পাওয়া কঠিন হওয়া উচিত নয় । ইন্টারনেট রেডিও এবং ইন্টারনেট ফোনের মতো যোগাযোগের অগ্রগতির সাথে সাথে আমরা শত শত বা হাজার হাজার কিলোমিটার দূরে থাকা সম্প্রদায়ের মধ্যে নিয়মিত অংশগ্রহণ করতে পারি। আপনি কি এমন কোনও মুসলমানকে চেনেন যিনি আপনার জাতীয় নায়ক বা ইতিহাসের গতিপথ পরিবর্তন করার সহায়ক ? তাঁর উত্তরাধিকার কী কোন ঘটনাগুলি তার কাজকে উদ্দীপিত করে তার লক্ষ্য অর্জনের উপায় কি? {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১১:৪০, ৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০১:৪০, ৯ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৯ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ৯ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ৯ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ১০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১১ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ১২ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৪ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ১৪ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ১৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২৩:৪০, ১৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ১৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ১৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ১৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৭:৪০, ১৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ১৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৪:৪০, ১৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ১৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ১৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ১৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৩:৪০, ১৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ১৯ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৯:৪০, ১৯ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৫:৪০, ২০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১২:৪০, ২১ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২২ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৩ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ২৩ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৪ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০১:৪০, ২৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৯:৪০, ২৫ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৪:৪০, ২৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ২৬ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০১:৪০, ২৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ২৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৮:৪০, ২৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১১:৪০, ২৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৫:৪০, ২৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২২:৪০, ২৭ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০০:৪০, ২৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৬:৪০, ২৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১৮:৪০, ২৮ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ২৯ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০২:৪০, ৩০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৩:৪০, ৩০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১০:৪০, ৩০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ২১:৪০, ৩০ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ১১:৪০, ৩১ আগস্ট ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৬:৪০, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি) {{স্বাগত/২য় সংস্করণ ০৭:৪০, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি)