{"inputs":"...\n\nবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এই বিষয়ে রাজি হয়।\n\nমিরপুর শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৫ই নভেম্বর প্রথমবার গোলাপি বলে খেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।\n\nজাতীয় লিগে খুলনা-রংপুরের ম্যাচ শেষে মিরপুরের মাঝের উইকেটে গোলাপি বল দিয়ে নেট করতে নামেন ইমরুল কায়েস ও মেহেদি হাসান মিরাজ। \n\nঅনুশীলনের জন্য ইমরুলদের জন্য আনানো হয়েছে কুকাবুরার গোলাপি বল, ভারতে তাদেরকে খেলতে হবে এসজি বলে। \n\nভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটে গোলাপি এসজি নিয়ে সমালোচনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সেটা নিয়েই টেস্ট খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই। \n\nএজন্... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"। রিস্ট স্পিনারদের বিপক্ষে খেলোয়াড়দের বেশ লড়তে হয়। কারণ, সিম দেখতে সমস্যা হয়।\" \n\nএই বলে খেলার শঙ্কার মূল কারণ বাংলাদেশ ও ভারতের সিম বোলারদের মানের পার্থক্য।\n\nভারতের বোলিং লাইন আপে এখন মোহাম্মদ শামি, ইশান্ত শর্মা, উমেশ ইয়াদাভের মতো বিশ্বমানের পেস বোলার আছেন যারা দুই দিকে বল সুইং করানো ও ব্যাটসম্যানদের মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে বল করে সুবিধা নিতে পারেন উইকেটের।\n\nকিন্তু বাংলাদেশের প্রথম টেস্টে লম্বা ব্যাটিং লাইন আপ তৈরির জন্য ২ পেস বোলার নিয়ে নামে এবং শেষ পর্যন্ত ভারতের এক ইনিংসে করা রানের চেয়েও ১৩০ রান কম করে দুই ইনিংসে অল-আউট হয়ে যায়।\n\nলাল বল রাতের অন্ধকারে দেখা বেশ কঠিন। বিশেষত যখন সেটা আকাশে ওঠে। তাই ২০০০ সাল থেকেই গোলাপি বলের পরিকল্পনা চলেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের নানা বৈঠকে।\n\nশেষ পর্যন্ত ২০০৯ সালে গোলাপি বল তৈরি করা হয় এবং সেটি দিয়ে ধীরে ধীরে খেলা শুরু করা হয়।\n\n২০১৫ সালের ১৭ই নভেম্বর প্রথমবারের মতো অ্যাডেলেইডে দিবা রাত্রির টেস্ট ম্যাচ আয়োজিত হয় অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যে যেখানে ৩ উইকেটে অস্ট্রেলিয়া জয় পায়।\n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nটেস্টেও চালু হয়ে গেল দিন-রাতের খেলা,আর গোলাপি ক্রিকেট বল"} {"inputs":"... \n\nউপরে উল্লেখিত সংকেতগুলো দিয়ে সাগরের অবস্থা কেমন তা বোঝা গেলেও ঝড়টি স্থলভাগের জন্য কতটা ক্ষয়ক্ষতি ডেকে আনতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বোঝা সম্ভব হয় না।\n\nআর তাই সতর্ক সংকেতগুলো বদলে দেয়ার সময় এসেছে কিনা সে বিষয়ে প্রশ্ন উঠেছে।\n\nআবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান অবশ্য বলেন, ঝড়টি মূলত দক্ষিণ দিক অর্থাৎ সাগরের দিক থেকে আসে। তাই যে বন্দরের উপর দিয়ে যাবে সে বন্দরেই বেশি ক্ষতির মুখে থাকবে। \n\nতিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টা কতটা শক্তিশালী তা নির্ভর করে এর বাতাসের গতিবেগ কেমন তার উপর।\n\nঘূর্ণিঝড় ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ি কতটা শক্তিশালী। \n\nতার মতে, স্থানীয় বাসিন্দারা বোঝেন যে, ৮০ কিলোমিটার বা ১০০ কিলোমিটার বাতাসের গতিবেগ হলে কি ধরণের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। তারা সে হিসেবেই ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন। \n\nসাবেক এই আবহাওয়া কর্মকর্তা বলেন, \"উপকূলীয় জনগণ জানেন যে ১০০ কিলোমিটার বাতাস হলে তাদের ঘর উড়ে যাবে না। তবে সিভিয়ার ওয়েদার হলে তারা আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যায়\"।\n\nসতর্ক সংকেত পরিবর্তনের কোন দরকার নেই বলেও মনে করেন মি. আলম। \n\nতিনি বলেন, এরই মধ্যে মানুষ আসলে বোঝে যে কোন সংকেত দিয়ে কি বোঝায়।"} {"inputs":"... একটা কারণ। \n\nব্রিটেনের সরকারি স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থা বলছে, ইমপ্ল্যান্ট, ইনজেকশন, এবং আইইউডির মতো দীর্ঘস্থায়ী জন্মনিরোধ পদ্ধতির ব্যবহার বাড়ছে। \n\nকনডমের ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন হচ্ছে\n\nনানা রকমের কনডম এখন বাজারে পাওয়া যায়। কিন্তু তবু জনপ্রিয়তা কমছে কেন? 'নারীদের কনডম'ও চালু হয়েছে ১৯৯২ সাল থেকে কিন্তু তা কখনোই জনপ্রিয়তা পায় নি। \n\nঅনেকের মতে, এইচআইভি-এইডসের ভয় অপেক্ষাকৃত কমে যাওয়াটা একটা কারণ হতে পারে। কারণ এইচআইভি সংক্রমণ ঠেকানোর সাথে কনডমের নাম অনেক দিনে ধরেই জড়িয়ে গেছে। \n\n... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে পুরুষদের ভাবনা\n\nযৌন শিক্ষা: বাংলাদেশে কী পড়ানো হচ্ছে শ্রেণীকক্ষে\n\nজেনে নিন এইচআইভি সম্পর্কে কয়েকটি ভুল ধারণা\n\nনানা দেশের মানুষের যৌনজীবন: মজার কিছু তথ্য"} {"inputs":"... খেলতে গিয়েই সে সংক্রমিত হয়েছিল। \n\nঐতিহাসিক পেশেন্ট জিরো - টাইফয়েড মেরি। \n\nআমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরে ১৯০৬ সালের টাইফয়েড জ্বরের প্রকোপের পেশেন্ট জিরো ছিলেন মেরি ম্যালন নামে এক মহিলা। \n\nআয়ারল্যান্ড থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হওয়া মেরি বিভিন্ন বড়লোকের বাড়িতে রাঁধুনী হিসেবে কাজ করতেন। \n\nটাইফয়েড মেরিকে নিয়ে আঁকা ১৯০৯ সালের এক কার্টুন\n\nযে বাড়িতেই মেরি কাজ করেছেন সে বাড়ির লোকেরাই টাইফয়েডে আক্রান্ত হচ্ছিল। \n\nকিন্তু মেরি ছিলেন এমন একজন 'সুস্থ' জীবাণু বাহক - যার নিজের দেহে কোন রোগের লক্ষণ দেখ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্রমণ ঠেকানো যায়?\n\nনতুন করোনাভাইরাস কত দ্রুত ছড়ায়? কতটা উদ্বেগের?"} {"inputs":"... দাবী মানার পরও ধর্মঘটে অনড় ডাক্তাররা\n\nঈদের মৌসুমে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বাড়ছে কেন?\n\nভাগ্নে অপহৃত, ফেসবুকে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর আল্টিমেটাম\n\nবিয়ের রাতে এক নারীর দুর্বিষহ যৌন মিলনের অভিজ্ঞতা \n\nইরানের ইসলামিক রেভ্যূলিউশনারি গার্ডের ১৫০,০০০ সক্রিয় সদস্য রয়েছে\n\nতবে এ বিষয়ে খুব একটা সন্দেহ নেই যে, ভুল কিংবা সঠিক, অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা তেহরানের উপর চাপ প্রয়োগ করে বর্তমান পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। রেভ্যূলিউশনারি গার্ড কর্পসের মতো স্বাধীন নৌ-শক্তি পরিচালনাকারী গ্রুপগুলো হয়তো পাল্টা আঘাতের সি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":", উপসাগরের জলসীমায় মার্কিনীদের তুলনায় বেশি স্বাধীনতা ভোগের অধিকার রয়েছে তাদের। যা মানে না আমেরিকানরা।\n\nঅন্য কথায় বলতে গেলে, তারা ভাবতে পারে যে, তাদেরকে \"জোর করে খামে ঢুকানোর\" চেষ্টা চলছে। যার জন্য ওয়াশিংটন ও তার মিত্রদের শাস্তি পেতেই হবে। এটা উদ্দেশ্যমূলক ও উদ্দেশ্যহীন যেকোনো ধরণের সংঘাত উস্কে দেয়ার রেসিপি। এগুলো খুবই খারাপ সময়। \n\nজার্মানি আর ফ্রান্সের মতো ওয়াশিংটনের মিত্ররা এরইমধ্যে সাবধানতার আহ্বান জানিয়েছে।\n\nব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বাস করে। তবে এক্ষেত্রে নিজের উপসংহার নিজে টানতে চায় তারা। \n\n\"আমরা আমাদের আলাদা মূল্যায়ন করবো, এ বিষয়ে আমাদের নিজেদের প্রক্রিয়া রয়েছে\", বিবিসির টুডে অনুষ্ঠানকে বলেন জেরেমি হান্ট। \n\nতিনি বলেন, \"আমেরিকার মূল্যায়ন বিশ্বাস না করার কোন কারণ নেই। কারণ তারা আমাদের নিকটতম মিত্র।\"\n\nতবে যেকোনো পদক্ষেপ মিস্টার ট্রাম্পের হিসাব করেই নেয়া উচিত।\n\nতিনি যখন প্রথমে ক্ষমতায় আসেন তখন হোয়াইট হাউসে অনেক এমনকি রিপাবলিকান বিদেশ নীতি বিশেষজ্ঞ ছিলেন যারা তার প্রশাসনের সাথে কাজ করতে চাননি। তাদের অভিযোগ, বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ে ট্রাম্পের মারাত্মক ও অনিশ্চিত পদ্ধতি সংকট ডেকে আনবে।\n\nআর অনেক সময় মনে হয়েছে উত্তর কোরিয়া ও সিরিয়ার সাথে সংকট তৈরি হবে। তবে শেষমেশ তা আর হয়নি।\n\nএখন হোয়াইট হাউসের উপর নতুন করে সংকট আগত। \n\nএর প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী মারাত্মক প্রভাব শুধু মধ্যপ্রাচ্যে পরবে না বরং গালফ ও অন্যান্য এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহ্যবাহী অংশীদার ও মিত্রদের উপর পরবে। যাদের অনেকেই জানেন না যে এই প্রেসিডেন্ট ও তার অনন্য কূটনৈতিক ধারার সাথে কিভাবে মানিয়ে নিতে হবে।"} {"inputs":"... দ্বীপে নামার অনুমতি আমাদের দেয়া হয়নি।''\n\nটি এন পন্ডিত\n\nপন্ডিত বলছেন, তারা হামলা করবে বলে তিনি কখনো ভীত ছিলেন না, তবে এই আদিবাসীদের কাছাকাছি গেলে সবসময়ে তিন সতর্ক ছিলেন। \n\n ''প্রতিবার যোগাযোগের সময় তারা আমাদের হুমকি দিয়েছে, কিন্তু কখনোই সেটা এমন সীমায় পৌঁছায় নি তারা আমাদের হত্যা করবে বা আমরা কেউ আহত হয়েছি। যখনি তারা ক্ষোভ দেখিয়েছে, আমরা পিছিয়ে এসেছি।''\n\n ''সেন্টিনেলিজরা খুব লম্বাও নয়, খুব খাটোও নয়। তারা তীর ধনুক বহন করে। তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলছিল, কিন্তু আমরা তাদের ভাষা বুঝতে পারি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রণে স্থানীয় গোত্রগুলোয় দ্রুত জনসংখ্যা কমতে শুরু করে। তবে সেন্টিনেলরা বাস করতো একটি দূরের দ্বীপে, ফলে এই দ্বীপের বাসিন্দা ঔপনিবেশিক শাসনের আওতার বাইরে থেকে যায়। \n\nসেন্টিনেলিজ আদিবাসীদের হাতে নিহত হয়েছেন আমেরিকান পর্যটন জন অ্যালেন চাউ\n\nসহিংসতা\n\nকিন্তু তাদের সহিংসতার প্রবণতা এখনো রয়ে গেছে। বিষয়টি অবাক করেছে টিএন পন্ডিতকে। \n\n ''সেন্টিনেলিজরা একটি শান্তিপ্রিয় জাতি ছিল। তারা মানুষজনের ওপর হামলা করতো না। তারা আশেপাশের এলাকায় কখনো যেতো না বা কারো সাথে ঝামেলাও তৈরি করতো না। এটা আসলে একটা বিরল ঘটনা।'' \n\nভারতীয় নৌবাহিনী এবং কোস্ট গার্ড এই এলাকার আশেপাশে নিয়মিত টহল দিতে চায়। কিন্তু তা সত্ত্বেও মাঝেমাঝে এরকম অনুপ্রবেশ ঘটে এবং আমেরিকান এই পর্যটকের অনেক মানুষজন দ্বীপটিতে চলে যান।\n\nটিএন পন্ডিত মনে করেন, আরো দ্বীপবাসীদের জন্যে যোগাযোগের উদ্যোগ শুরু করা উচিত। \n\n''আমাদের অবশ্যই আবারো চেষ্টা করা উচিত এবং তাদের সঙ্গে সীমিত আকারে যোগাযোগ শুরু করা উচিত। কিন্তু তাদের বিরক্ত করা অবশ্যই আমাদের উচিত হবে না। তারা আলাদা থাকতে চাইলে সেটিকে আমাদের সম্মান জানানো উচিত।''রবণ"} {"inputs":"... দ্রুত টাইপ করা যায়।\n\n৮. lwkmd\n\nOh, you made me laugh\n\nনাইজেরিয়াতে কিছু হাস্যকর সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করা হয়। শুধু সংক্ষিপ্ত হওয়ার কারণেই সেটা করা হয় না। এটা অনেক জোরালোও বটে।\n\nlwkmd হচ্ছে laugh wan kill me die -এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যার অর্থ বিষয়টি এতোটাই হাসির যে হাসতে হাসতে আপনি মরেই যাচ্ছেন।\n\n৯. 555555 \n\nআপনি যদি কখনো কোন থাই বন্ধুর কাছ থেকে মজার মেসেজ পান তাহলে দেখবেন যে সে আপনাকে ইংরেজি 5 নম্বরটি কয়েকবার লিখে পাঠিয়েছে। থাইল্যান্ডে হাসির আওয়াজ হচ্ছে 555555.\n\nএই বর্ণমালা যে থাই ভাষা থেক... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"øhø... ড্যানিশ ভাষা- hæhæhæ (যাhehehe এর কাছে) থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তারা এটা ব্যবহার করে থাকতে পারেন।\n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nতূর্ণা ও উদয়ন ট্রেন দুর্ঘটনায় বহু হতাহত \n\nরোহিঙ্গা: মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার অভিযোগ কেন? \n\nচলতি বছরেই ১০০ বিস্ফোরণ: সুইডেনে হচ্ছে কি?"} {"inputs":"... পরীক্ষা হয়নি। \n\nজনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ডা. লেলিন চৌধুরী বলছেন, \"আমাদের জনসংখ্যার তুলনায় অনেক কম সংখ্যক পরীক্ষা করেছি। টেস্ট করতে আসা মানুষজন নানাভাবে নিরুৎসাহিত হয়েছে। একদিন নাম লেখানো, একদিন এসে নমুনা দেয়া, রেজাল্ট পেতে দেরি, তারপর আবার দুশো টাকা ফি ধার্য করা, সব মিলিয়ে মানুষ করোনা পরীক্ষার বিমুখ হয়ে যায়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য হা হচ্ছে যারা একান্তই না পেরে বাধ্য হয়ে পরীক্ষা করতে এসেছে, তাদের তথ্য শুধু পাওয়া যাচ্ছে।\" \n\nপরীক্ষার ব্যাপারে অনেকেই নিরুৎসাহিত বোধ করেন।\n\nতিনি বলছেন, এতে ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কোভিড-১৯ এর জীবাণু, নির্মূলের উপায়\n\nকরোনাভাইরাস: ভ্যাকসিন পাওয়ার দৌড়ে বাংলাদেশ কতদূর?"} {"inputs":"... বলেন বাংলাদেশের সীমান্তে ২৫০টি পয়েন্ট আছে যেগুলোর ভেতর দিয়ে মাদক বাংলাদেশে আসে। \n\nতিনি মনে করেন শুধু 'চুনোপিুটিদের' ধরে সমস্যার কোন সমাধান হবে না। \n\nখন্দকার ফারজানা রহমান।\n\nসম্প্রতি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর তাদের মাদক কারবারির তালিকা হালনাগাদ করেছে। \n\nপেছনে কারা?\n\nওই তালিকায় কক্সবাজার এলাকায় জনপ্রতিনিধিসহ ৭০ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে - অনেকেই নাম এসেছে যারা রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী বলে পরিচিতি রয়েছে। \n\nখন্দকার ফারজানা রহমান বলছেন, অনেক ক্ষেত্রেই যে মাদক কারবারের পেছনে রাজনৈতিক ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"যাই বলুক না কেন, বাস্তবে রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ না হলে পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হবে সেটি নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন বিশ্লেষকরা।\n\nবিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন:\n\nআওয়ামী লীগ নতুন বিরোধী জোটকে কি বিবেচনায় নিচ্ছে?\n\n'জামায়াত হারিয়ে যায় নি, পরিস্থিতি বুঝে এগুচ্ছে'"} {"inputs":"... বুঝায় বলে মনে করি। কেউ যদি মনে করে যে সেটা বোঝায় না, তাহলে তারা আদালতে যেতে পারেন। আদালত ফয়সালা দিয়ে দেবেন।\" \n\nএতো পরে কেন সরকার বিষয়টি সামনে তুলে ধরেছে, জানতে চাইলে আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক বলেন, \"বেটার লেট দ্যান নেভার। যখনি কোটা সংস্কারের জন্য কমিটি হয়েছে, তখনি আমি বিষয়টি তুলে ধরে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। এখন তারা (সচিব কমিটি) বিষয়টি বিবেচনা করবেন।\" \n\nদুহাজার বারো সালের হাইকোর্টের সেই রায় পুরোপুরি অনুসরণ না করায় পরে কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার একটি মামলা হয়, য... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"যবস্থা নেয়ার সুযোগ নেই, সেটি না মানলেও কিছু হয়না। তবে বিষয়টি সরকারের আইনের প্রতি শ্রদ্ধার সঙ্গে সম্পৃক্ত। উচ্চ আদালতের পর্যবেক্ষণ যদি সরকার মেনে চলে, তা আইনের শাসনের জন্য ভালো।'' \n\n\"কিন্তু বাংলাদেশের সরকারগুলি এরকম পর্যবেক্ষণ খুব একটা মানে না।\" \n\nমুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকরিতে কোটার ক্ষেত্রে যে পর্যবেক্ষণের কথা বলা হয়েছে, সেটি অনুসরণে সরকারের বাধ্যবাধকতা নেই বললেই চলে বলে ব্যাখ্যা করছেন ড. শাহদীন মালিক। \n\nবাংলাদেশের সরকারি চাকরিতে এখন ৫৬% কোটা রয়েছে। \n\nশিক্ষার্থীরা পুরো কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করলেও, সংরক্ষিত কোটার মধ্যে বড় অংশ, ৩০% মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং তাদের নাতি-নাতনিদের জন্য সংরক্ষিত থাকায় সেটিই এখন আলোচনার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। \n\nএর বাইরে নারীদের জন্য ১০%, অনগ্রসর জেলার বাসিন্দাদের জন্য ১০%, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য ৫% আর ১% প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত। \n\nএই ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে গত কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। ১১ই এপ্রিল বাংলাদেশের পার্লামেন্টে দেয়া একটি ঘোষণায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পুরো কোটা ব্যবস্থা বাতিলের ঘোষণা দেন। \n\nএরপর বিষয়টি পর্যালোচনার জন্য একটি সচিব কমিটিও গঠন করা হয়েছে। \n\nতবে গত ১২ই এপ্রিল তিনি আবার সংসদে বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশ থাকায় সেটি সরকারের পক্ষে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। \n\nকোটা ব্যবস্থা বাতিল চেয়ে এ বছরের মার্চ মাসে আদালতে একটি রিট করা হয়েছিল। সেই রিট খারিজ করে দিয়ে আদালত বলেছিলেন যে, এটা সরকারের বিষয়, আদালতের নয়।"} {"inputs":"... সিনহা লম্বা ছুটি নিয়ে প্রথমে অস্ট্রেলিয়া যান, সেখান থেকে যান সিঙ্গাপুরে।\n\nকিন্তু দেশ ছাড়ার আগে সাংবাদিকদের হাতে দিয়ে যান কিছু লিখিত বক্তব্য যা সরকারের দেয়া বক্তব্যের সাথে পুরোটাই অসঙ্গতিপূর্ণ। সেইসাথে তিনি অসুস্থ নন বলেও জানান। \n\nবিচারপতি এস কে সিনহার ছুটি শেষ হয়ে যাওয়ার পর তিনি দেশে ফিরবেন কি-না, সে নিয়ে যখন আলোচনা তুঙ্গে তখন জানা গেল সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনে তাঁর পদত্যাগ পত্র জমা দেয়ার খবর। \n\n১১ই নভেম্বর বঙ্গভবনের মুখপাত্র জয়নাল আবেদীন বিবিসি বাংলাকে নিশ্চিত করেন খবরটি। তবে পদত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"অব্যাহত থাকবে।"} {"inputs":"... হবে 'জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সহায়তা'। বৈশ্বিক উষ্ণতার প্রকোপ রোধে বায়ু দূষণ রোধ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।\n\n৩. রোগ সংক্রমণ থেকে রক্ষা \n\nবায়ু দূষণের জন্য মানুষের শরীরে যেসব রোগের সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে, সেগুলো থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে যদি দূষণ রোধ করা যায়।\n\nড. সালাম বলেন, \"মানুষের স্বাস্থ্য সমস্যা কমিয়ে দেবে। ফুসফুসের সমস্যা, হৃদরোগ, চর্মরোগসহ অনেক রোগ কমে যাবে।\"\n\n৪. প্রতিবন্ধী সমস্যা\n\nপ্রতিবন্ধী শিশু জন্ম নেয়ার সংখ্যা কমে যাবে, তেমনি শিশু ও মানুষের গড় আয়ু বাড়বে। \n\nমি. সালাম বলছেন, একটি প্র... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে। \n\nপ্রত্যক্ষ ব্যবস্থাগুলো হলো রাস্তায় পানি দিয়ে ধুলা নিয়ন্ত্রণ বা ময়লাগুলো পুড়িয়ে ফেলার মতো নানা ব্যবস্থা।\n\nঅপ্রত্যক্ষ ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে: \n\nবায়ু দূষণের কারণেও অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ।\n\nবিশ্বজুড়ে বায়ু দূষণের চিত্র\n\n. বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়\n\n. পৃথিবীর ৯১ শতাংশ মানুষ এমন জায়গায় বসবাস করে যেখানে বায়ু দূষণের মাত্রা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে বেশি\n\n. পৃথিবীর যে ২০টি শহর সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষণের মধ্যে আছে তার মধ্যে ভারতের ১৪টি শহর রয়েছে। উত্তরাঞ্চলের কানপুর শহর এ তালিকায় সবচেয়ে উপরে\n\n. বিশ্বজুড়ে প্রতি ১০জনের মধ্যে নয়জন দূষিত বায়ু গ্রহণ করে\n\nগবেষকরা বলছেন, যেসব বয়স্ক মানুষের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কম তারা সবচেয়ে বেশি বায়ু দূষণের ঝুঁকিতে আছেন। কারণ তারা প্রায়ই ঘরের বাইরে নানা ধরণের কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকেন।"} {"inputs":"...\" ঘোষণা করছে। \n\nজনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্ক সিনা ওয়েইবোতে শীর্ষ আলোচনার বিষয় এই নতুন নীতি। তারা পোস্টিং দিয়ে বলছে নতুন নীতি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ মতামত দিচ্ছে, মন্তব্য করছে লাখ লাখ মানুষ। \n\nতবে সব জনমত কিন্তু উদ্দীপনার নয়। \n\nশিনহুয়ার ইতিবাচক পোস্ট নিয়ে মন্তব্য করেছেন ১ লাখ ৮০ হাজারের বেশি মানুষ এবং যারা এই নীতির সমালোচনা করে মন্তব্য করেছেন তাদের পোস্টেই লাইক পড়েছে বেশি। \n\nঅনেকেই বেশি সন্তানের চাপ নিতে রাজি নয় বলে মন্তব্য করেছে \"এমনিতেই চাপের ঠেলায় আমরা হিমশিম\" মন্তব্য করেছেন একজন। \n\nঅ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে তাদের জন্য,\" বলছেন সিঙ্গাপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মু ঝেং। \n\nচীনে নারী পুরুষ সংখ্যায় ভারসাম্যের বিশাল অভাব তৈরি হয়েছে। পুরুষের সংখ্যা নারীর তুলনায় কয়েক লাখ বেশি হয়ে গেছে, ফলে পুরুষদের বিয়ের জন্য নারী পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে\n\nচীন কি তার জন্ম নিয়ন্ত্রণ নীতি পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নেবে? \n\nচীনে সর্বসাম্প্রতিক এই আদমশুমারির আগে বিশেষজ্ঞরা আঁচ অনুমান করছিলেন যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি তুলে নেয়া হবে। তবে দেখে মনে হচ্ছে চীন এ ব্যাপারে সতর্কতার সাথে এগোতে চাইছে। \n\nকোন কোন বিশেষজ্ঞ বলছেন সে ধরনের পদক্ষেপ \"অন্য ধরনের সমস্যার\" জন্ম দিতে পারে। তারা ইঙ্গিত করছেন এ ধরনের পদক্ষেপ শহর ও গ্রামাঞ্চলের বাসিন্দাদের মধ্যে বিশাল ফারাক তৈরি করবে। \n\nবেইজিং এবং শাংহাইয়ের মত বড় এবং ব্যয়বহুল জীবনযাত্রার শহরে নারীরা সন্তান নেবার ব্যাপারে তাড়াহুড়ো করবে না বা তেমন উৎসাহ দেখাবে না। কিন্তু জনসংখ্যার লাগাম না টানলে গ্রাম এলাকায় প্রথাগতভাবে নারীদের অনেক সন্তান হবার প্রবণতা বাড়বে। কারণ, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রথাগত ভাবে চীনারা বড় পরিবার চায়। \n\nসরকারের নীতি নির্ধারণের সাথে যোগাযোগ আছে এমন একজন বিশেষজ্ঞ বলছেন এর ফলে গ্রামীণ পরিবারগুলোর মধ্যে দারিদ্র ও বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে। \n\nবিশেষজ্ঞরা আগে এমন হুঁশিয়ারিও দিয়েছিলেন যে চীনের জনসংখ্যা কমে গেলে বিশ্বের অন্যান্য দেশে তার বিশাল প্রভাব পড়তে পারে। \n\nউইসকনসিন-ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন বিজ্ঞানী ড. ই ফুক্সিয়ান বলছেন: \"চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে খুব দ্রুত এবং বিশ্বের বহু শিল্প চীনের ওপর নির্ভরশীল। ফলে চীনের কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা কমে গেলে তার সুদূরপ্রসারী প্রভাব হবে চীনের জন্য খুবই নেতিবাচক।\""} {"inputs":"...(ইউএভি) এখন ব্যবহৃত হচ্ছে নানা জায়গায়\n\nকী ধরণের অস্ত্র উৎপাদন করে তুরস্ক\n\nসামরিক বিষয়ের একজন বিশ্লেষক এবং বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট ফর পিস অ্যান্ড স্ট্রাটেজিক স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আ ন ম মুনীরুজ্জামান জানান যে তুরস্কের ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি একটি পূর্ণাঙ্গ শিল্পখাত। \n\n\"সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর দরকার এমন সব কিছুই তারা এখন তৈরি করে। বাংলাদেশ আগেও সমরাস্ত্র আমদানি করেছে তাদের কাছ থেকে। তাদের প্রযুক্তিও আধুনিক,\" বিবিসি বাংলাকে বলেন তিনি। \n\nতিনি আরও জানান, স্থল বাহিনীর জন্য ট্যাংক,... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"লে জানা যাচ্ছে। \n\nএর পাশাপাশি নৌ বাহিনীর জন্য তারা যেসব যুদ্ধ সরঞ্জাম তৈরি করছে, তার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি শিপ মিসাইল, লাইটওয়েট টর্পেডো এবং সোনার সিস্টেম। তারা আন্ডারওয়াটার অ্যাটাক ড্রোন তৈরি নিয়েও কাজ করছে। \n\nএকই সাথে যুদ্ধজাহাজের ইঞ্জিন তৈরি করা শুরু করেছে দু'বছর আগে। \n\nসুইডেন-ভিত্তিক সিপরির দেয়া তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনই তুরস্ক থেকে কিছু সামরিক সরঞ্জাম আমদানি করছে। এর বাইরে বাংলাদেশ যেসব দেশ থেকে অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম আমদানি করে, সেব দেশের তালিকায় রয়েছে চীন, ইতালি, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সার্বিয়া, ইউক্রেন, যুক্তরাষ্ট্র এবং জার্মানি। \n\nতবে তুরস্ক এখন চাইছে বাংলাদেশ আরও বেশি পরিমাণ সামরিক সরঞ্জাম তাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করুক এবং দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার সাম্প্রতিক সফরে সেই প্রস্তাবই দিয়েছেন। \n\nবিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন:\n\nলোকসান জর্জরিত সরকারি খাতের চিনিকল টিকিয়ে রাখা কতটা যৌক্তিক\n\nবাংলাদেশেও নতুন করোনাভাইরাস শনাক্ত, মিল আছে যুক্তরাজ্যে পাওয়া ধরনের সঙ্গে\n\nবডি ক্যাম ট্রাফিক পুলিশের কাজে কী ধরনের পরিবর্তন আনবে?"} {"inputs":"...ং বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে দীর্ঘ মেয়াদে বন্যপ্রাণী সংক্রান্ত বাণিজ্য বন্ধ করা উচিত। কারণ আমরা জানি যে প্রাণঘাতী রোগ ছড়ানোর মত ভয়াবহ কোনো ঘটনা আবারো ঘটতে পারে।\"\n\nচীনের এক বন্যপ্রাণীর বাজারে ময়ুর বিক্রি করছেন এক ব্যক্তি\n\nতবে চীনের সরকারের আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা যে অস্থায়ী হবে, তা নিশ্চিত করেছে তারা। \n\nতিনটি চীনা সংস্থার যৌথভাবে প্রকাশিত এক নির্দেশনায় বলা হয়, \"চীনে মহামারী অবস্থা শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরণের বন্যপ্রাণী বিক্রি, স্থানান্তর ও পোষা নিষিদ্ধ থাকবে।\"\n\n২০০২ সালে সার্স ছড়িয়ে পড... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"বাজারের সমালোচনা করা হয়েছে। \n\nসংরক্ষণবাদীরা বলছেন জীববৈচিত্র রক্ষার বিষয়ে চীন যে আসলেই ইচ্ছুক, তা এই করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব ছড়ানোর ফলে প্রমাণ করার সুযোগ পেয়েছে তারা। \n\nউদাহরণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা তুলে ধরছেন চীনে হাতির দাঁত আমদানি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত সফলভাবে বাস্তবায়নের বিষয়টি। আন্তর্জাতিক পক্ষগুলোর অনেকবছর ক্রমাগত চাপ প্রয়োগের পর চীন সরকার এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। \n\nতবে বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা মনে করেন বন্যপ্রাণীর দেহের অংশ দিয়ে তৈরি করা পণ্যের বিষয়ে এই ধরণের নিষেধাজ্ঞা শুধু চীনে নয়, সারা বিশ্বে বাস্তবায়ন করা উচিত।"} {"inputs":"...ংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে সরকার যেভাবে সবকিছু বন্ধ রেখেছে তাতে মিনারা বেগমের চরম আর্থিক সংকটে পড়েছেন। \n\nতিনি বলেন, \"কোন কিছুই বিক্রি করতে পারতেছি না। এইভাবে চললে না খায়া মারা যামু।\"\n\nবিশ্বব্যাংকের পরামর্শক জাহিদ হোসেন বলছেন, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় খরচ করার ক্ষেত্রে এখন মানুষ বেশ সাবধান। \n\nঅতিপ্রয়োজনীয় জিনিষ ছাড়া এখন মানুষ অন্য কিছু কিনতে চাইবে না। \n\nমি: হোসেন বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি বড় শক্তি হচ্ছে ভোক্তা ব্যয়। অর্থাৎ বিভিন্ন খাতে মানুষ যে টাকা খরচ করে সেটার উপর... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"েশ সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি করে সেসব দেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার হয়েছে সবচেয়ে বেশি।\n\n আরেকটি বিষয় হচ্ছে, রেমিটেন্স। বিশ্বব্যাংক বলছে, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে রেমিটেন্স ২২ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। \n\nএর কারণ হচ্ছে পশ্চিমা দেশগুলোতে অনেকে চাকরি হারাবে এবং মজুরিও কমে যাবে।\n\nবাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের জন্য হুমকি তৈরি করেছে করোনাভাইরাস\n\nবাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেব অনুযায়ী গার্মেন্টস রপ্তানি এবং রেমিটেন্স - এ দুটো মিলিয়ে বাংলাদেশের জিডিপিতে অবদান প্রায় ১৮ শতাংশ। \n\nবেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের অর্থনীতিবিদ খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, পশ্চিমা অর্থনীতির সাথে বাংলাদেশের ভাগ্যও জড়িয়ে আছে। \n\n\"আমাদের রপ্তানি বাণিজ্য এবং রেমিটেন্স - এ দুটো জায়গায় আমরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। মূল আমদানিকারক দেশগুলোও করোনা আক্রান্ত এবং সেখানে কর্মসংস্থানে অনেক চ্যালেঞ্জ।সুতরাং এই দেশগুলো খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের চাহিদা ফিরে আসতে সময় লাগবে। \"\n\nতিনি আশংকা করছেন, যেসব দেশে এখন অনেক বাংলাদেশি কাজ করছেন তাদের অনেকেই করোনা পরবর্তীকালে ফিরে আসতে বাধ্য হবে। কারণ সেখানে শ্রমিক ছাঁটাই হবে। \n\nঅর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ সরকার এরই মধ্যে প্রায় ৯২,০০০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। \n\nঅর্থনীতিবিদরা বলছেন, এসব প্রণোদনা তখনই কাজে লাগবে যখন বাজার ব্যবস্থা স্বাভাবিকভাবে চলবে। \n\nএসব প্রণোদনার সুযোগ কাজে লাগিয়ে কিছু ব্যবসায়ী হয়তো ব্যাংক থেকে টাকা বের করে নিয়ে যাবেন - এমন আশংকাও করছেন অর্থনীতিবিদরা।"} {"inputs":"...ই জরুরি।\"\n\nসঠিক ভাষার ব্যবহার \n\nমিজ সাইট্রন বলেন, এরকম সহিংস কোনো আক্রমণ বিষয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে অভিভাবকদের উচিত শিশুদের আলোচনার কেন্দ্রে গিয়ে আলোচনার নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করা। \n\nকিন্তু এক্ষেত্রে তাদের (অভিভাবকদের) ধীর-স্থির থাকা এবং তাদের আশ্বস্ত করে, এমন ভাষা ব্যবহার করা উচিত। \n\n\"সাধারণ কিছু কথা এরকম ক্ষেত্রে যা শিশুদের আশ্বস্ত করতে পারে। যেমন, 'এটি খুবই বিরল একটি ঘটনা' বা 'এখন নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আরো কড়াকড়ি আরোপ করা হবে'।\"\n\n\"আমরা চাই না আমাদের শিশুরা ঘরের বাইরে যেতে ভয় পাক। আমরা চাই ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"'কী দেখেছি তা বর্ণনা করার মতো না'"} {"inputs":"...উন - এসব জানাই ছিল। মানুষও সচেতন হয়ে গিয়েছিল সেই সময় থেকেই - তাই এবারের করোনা ভাইরাস আক্রমণের আগেই একটা রিহার্সাল তখনই দেওয়া হয়ে গিয়েছিল। দেশে আনুষ্ঠানিক লকডাউনের আগে থেকেই কিন্তু কেরালায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা - রাস্তায় মানুষ কম বেরনো - প্রতিটা বাস স্ট্যান্ডে সাবান আর জলের ব্যবস্থা করা - যাতে সবাই হাত ধুয়ে নিতে পারে - এসব শুরু হয়ে গিয়েছিল।\"\n\n\"তবে নিপা সংক্রমণের থেকে করোনা সংক্রমণ মোকাবিলা করাটা আরও কঠিন চ্যালেঞ্জ। কারণ নিপা সংক্রমিত ব্যক্তিদের উপসর্গগুলো স্পষ্ট বোঝা যায়, কিন্তু... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"েন, তখন কেরালায় এই শ্রমিকদের বলা হচ্ছে 'অতিথি শ্রমিক'। \n\nসরকার চালু করেছে তাদের জন্য গণ রান্নাঘর। \n\nভারতে এধরণের শ্রমিকদের খাবার যোগান দেওয়ার জন্য মোট যত রান্নাঘর চলছে, তার অধিকাংশই কেরালায়। \n\nমিসেস শান্তি পিল্লাই বলছিলেন, \"বাংলা, উড়িষ্যা এসব রাজ্য থেকে বিরাট সংখ্যক শ্রমিক কেরালায় আছেন। তাদের দেখভাল করাটা আমাদের সরকারের কাছে একটা বড় দায়িত্ব ছিল। একটা সময়ে তারা আমাদের জন্য কাজ করেছেন, তাই এখন বিপদের সময়েও আমাদের উচিত তাদের দেখাশোনা করা।\"\n\nসরকার নিয়ন্ত্রিত নারী সমিতিগুলিকে দায়িত্ব দেওয়া হয় গণ রান্নাঘর চালানোর। এইসব শ্রমিকদের সেখান থেকেই খাবার দেওয়া হচ্ছে।"} {"inputs":"...উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করার পাশাপাশি দলগতভাবে মেডিটেশনের সেশনও পরিচালনা করে তারা। \n\nহেডস্পেস অ্যাপের লক্ষাধিক ব্যবহারকারী রয়েছে\n\nআয়ের টাকা এবং বন্ধুদের কাছ থেকে পাওয়া সাহায্য নিয়ে সে বছর হেডস্পেস অ্যাপের প্রথম ভার্সন বাজারে ছাড়ে তারা - যেটিতে ১০ মিনিট দীর্ঘ ধ্যানের নির্দেশাবলী সংযুক্ত বেশকিছু ফাইল ছিল। \n\nব্যবসার শুরুতেই ভাগ্য সহায় হয় তাদের। যুক্তরাজ্যের গার্ডিয়ান পত্রিকা এক শনিবারে তাদের প্রতিটি কপি'র সাথে হেডস্পেসের একটি করে পুস্তিকা সংযোজন করে। \n\nভার্জিন আটলান্টিক এয়ারলাইন্সও হেডস্প... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"েন রিচার্ড। \n\nঅ্যান্ডির মূল কাজ এখনও অ্যাপের সম্প্রসারণের বিষয় চিন্তা করা এবং নেপথ্য কন্ঠ দেয়া। \n\nহেডস্পেস বর্তমানে শুধু একটি অ্যাপ নয়। \n\nতাদের ৩০০'র বেশি ব্যবসায়িক ক্লায়েন্ট রয়েছে যাদের মধ্যে রয়েছে গুগল, লিঙ্কড ইন, জেনারেল ইলেকট্রিক এবং ইউনিলিভার। এসব প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার ও কর্মীদের ধ্যান করতে সাহায্য করে তারা। \n\nহার্ভার্ড ও স্ট্যানফোর্ড সহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশকিছু বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা সংস্থা ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের সাথে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন গবেষণায় সহায়তা করে তারা।"} {"inputs":"...একজন।\n\nআরেকদল আবার যেকোন মূল্যে চান এই এলাকাগুলো থেকে রাসায়নিক কারখানা ও গুদামের অপসারণ। \n\n\"আমাদের একটাই আর্জি এই রাসায়নিক কারখানাগুলো সরকার সব সরায়া নিক। আমাদের বাঁচান\"-আর্তি জানাচ্ছিলেন এলাকার স্থায়ী পঞ্চাশোর্ধ্ব এক বাসিন্দা। \n\nছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্লাস্টিক কাঁচামালের একাংশ\n\nজীবন না ব্যবসা?\n\nমসজিদের সামনে যে দুটো গাড়ি পুড়ে অঙ্গার, তার একটির মালিক মাহাবুবুর রহমান। প্রতিদিনের মতোই ঘরে ফিরছিলেন। \n\n\"জ্যামে যখন আটকা তখন শুনি হঠাৎ একটা বিকট শব্দ, আর আগুনের উল্কাপিন্ডের মতো কিছু একটা গাড়িতে ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ি কি ঐ গাড়ি এখন নিতে পারবেন? এখানে ভিড় করে লাভ কি।\" নির্বাক যুবক তবু সরে না!\n\nএই কবুতরটিও কি তাঁর স্বজনকে খুঁজছে?\n\nসারা দিন ধরে নানা শ্রেণির-নানা পেশার মানুষ ভিড় করেছেন চকবাজারে। এই মর্মান্তিক দুঘটনা ছুঁয়ে গেছে তাঁদের প্রত্যেককেই। \n\nএদের অনেকেই নিমতলীর ঘটনারও স্বাক্ষী। এবার তাই একটা স্থায়ী সমাধান চান সবাই।"} {"inputs":"...এভাবে-\n\n\"প্রথমত নাইট ২৭ বছরে মধ্যে এক মুহূর্তের জন্যও একঘেয়েমি বোধ করেননি। তিনি কখনও নিঃসঙ্গ বোধ করেননি। বরং তিনি বিশ্বের সমস্ত কিছুর সাথে সম্পূর্ণ এবং নিবিড়ভাবে যুক্ত ছিলেন। যার যোগাযোগ ছিল শুধুমাত্র প্রকৃতির সাথে। এই কিছুই না সময়ে এই যোগাযোগটি স্থাপন হয়েছে।\"\n\nক্রিস্টোফার নাইট তার চুরির জন্য সাত মাস জেল খেটেছেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি লেখক ফিনকেল ছাড়া আর কারো সঙ্গেই কথা বলেননি।\n\nবিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:\n\nভারতে তিন তালাক দিলে তিন বছরের কারাদণ্ড\n\n‘থানায় থাকা ছেলে দু চোখ উপড়ানো অবস্থায় হা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"একেকরকম বলে মনে করেন মিজ মেইটল্যান্ড।\n\nতিনি জানান যে, প্রিয়জন মারা যাওয়ার পরে, বা সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পরে মানুষ প্রায়শই প্রথমবারের মতো নীরবতার মুখোমুখি হয়। \n\nঅনেকের ওপর সেই নিঃসঙ্গতার বিরূপ প্রভাব পড়ে। \n\nএ কারণে তিনি মনে করেন যে মানুষকে যদি শৈশব থেকে একাকীত্ব বিষয়টিকে ইতিবাচক হিসাবে দেখায় বা একাকীত্বের অভিজ্ঞতাকে আনন্দদায়ক হিসেবে শেখায়, তাহলে এমনটা হওয়ার আশঙ্কা থাকবেনা।\n\n\"আমার মতে শাস্তি হিসাবে কখনও 'নিজের ঘরে যাও' এমন কথা বলা ঠিক হবেনা। বরং একাকী থাকার বিষয়টি পুরস্কার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।\"- বলেন মিজ মেইটল্যান্ড।\n\nসারা মেইটল্যান্ড।\n\nক্রিস্টোফার নাইটও মনে করেন নীরবতা ও নিঃসঙ্গতা হল পুরস্কারের মতো। তিনি চান তার সারা জীবন বনের এই ছোট্ট কুটিরে কাটিয়ে দিতে এবং এখানকার গাছের সারিতে সব ধরণের জাগতিক মায়া পেছনে ফেলে মারা যেতে।\n\nফেসবুক এবং সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে এ ধরণের ব্যক্তিদের আক্ষরিক অর্থে চাওয়ার কিছু থাকেনা।,\" মাইক ফিনকেল বলেছেন। তার কোনও ক্যামেরা ছিল না। তিনি কখনও পত্রিকা রাখেন নি। কিছুই ছিল না। তিনি পুরোপুরি অজানা থাকতে চেয়েছিলেন, এবং সাফল্যের কাছাকাছি এসেছিলেন।\""} {"inputs":"...কাট' উপায় খুঁজছেন।\"\n\n২০১৮ সালে চীনের একটি পত্রিকা 'চায়না ইয়ুথ ডেইলি' এধরনেরই আরেকটি রিডিং কোর্সের নামে জোচ্চুরি চলছে বলে একটি খবর ফাঁস করেছিল। এই পদ্ধতির নাম ছিল 'ব্লাইন্ডফোল্ডেড রিডিং' বা চোখবেঁধে দ্রুত পঠন।\n\nভালো কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার জন্য চীনে প্রতিযোগিতা খুবই তীব্র।\n\nটিউশন সেন্টারগুলো দাবি করতো, এই পদ্ধতিতে 'অডিও ব্রেইনওয়েভ রেজোনেন্স' বা শব্দ তরঙ্গ পাঠিয়ে মস্তিস্কের কিছু গ্ল্যান্ডকে সক্রিয় করা হয়। এর ফলে ছাত্র-ছাত্রীরা যে কোন বিষয়, শব্দ বা প্যাটার্ন সম্পর্কে একটা ধারণা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"সি প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত।\n\nআর চীনে শিক্ষার মূল্যায়ন যেভাবে করা হয়, সেটারও সংস্কার দরকার, বলছেন তিনি।"} {"inputs":"...গভীরও হয় না। \n\nতাদের যখন জেগে থাকার কথা তারা তখন ঘুমায়, যখন ঘুমানোর কথা তখন জেগে থাকে আর এ কারণে তাদের স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।\n\nরাতে কাজ করার সাময়িক প্রভাব হল, তথ্য-উপাত্ত ঠিকভাবে বুঝতে না পারা, মনে রাখতে না পারা আর কিছু আচরণিক অস্বাভাবিকতা। \n\nরাতে কাজ করার বেশ মারাত্মক দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব আছে। সবচেয়ে ভয়ানক হল এর ফলে ছয় বছর পর্যন্ত আয়ু কমে যেতে পারে।\n\nনাইট শিফটে কাজ করা ৯৭ শতাংশ লোক কর্মক্ষেত্রে তাদের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়। যত বছর ধরেই তারা কাজ করুক না কেন। \n\nতারা তাদ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কই সকাল ও সন্ধ্যার আলো দুটোরই সংস্পর্শে আসে। এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একটি ভালো উদাহরণ যারা সকালে একটু দেরিতে দিন শুরু করে আর সন্ধ্যা পর্যন্ত বাইরে থাকে।\n\nসন্ধ্যার আলো তাদের বডি ক্লক পিছিয়ে দেয়।মানে তারা দেরিতে ঘুমায় এবং দেরিতে ওঠে। \n\nবয়ঃসন্ধিকাল ও প্রাপ্তবয়স্ক হবার আগে হরমোনের পরিবর্তনের ফলে এ বিষয়টি সংহত হয় যার ফলে বডি ক্লক প্রায় দুই ঘণ্টা পিছিয়ে যায়। \n\nধূমপান, মদ্যপান কিংবা অরক্ষিত যৌন মিলনের ক্ষতিকর দিক নিয়ে যত আলোচনা করা হয়, ঘুমানোর প্রয়োজনীয়তা এবং এক্ষেত্রে আলোর ভূমিকা নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা হয় না। \n\nঘুম নিয়ে পর্যাপ্ত আলাপ আলোচনা হলে মানুষ এ বিষয়ে আরো সচেতন হতে পারত। পর্যাপ্ত আলো পাওয়া, দিনের আলো ও সন্ধ্যার আলোর সংস্পর্শে আসার বিষয়ে সতর্ক হত। নীতিনির্ধারকরাও বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজের সময়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়ার সময় নির্ধারণ করতে পারতেন। \n\nঘুমাতে যাওয়ার আগে যতটা কম পারা যায় আলোর সংস্পর্শে আসা আর সকালের আলোতে যত বেশি থাকা যায় ততই আপনার ভালো ঘুম হবে। এবং একই সময়ে ঘুমাতে পারবেন।"} {"inputs":"...চার দিনে করোনা বিশেষায়িত ওয়ার্ডে যে ২৮ জন মারা গেছেন, তাদের মধ্যে চারজনের দেহে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া গেছে। \n\nতবে মৃতদের মধ্যে বাকি ২৪ জনের করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছিল কি-না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলেই জানালেন হাসপাতালের পরিচালক। \n\nতিনি বলেন, \"চারজন পজিটিভ পাওয়া গেছে। বাকি যারা আছেন, তাদের মাল্টিপল কো-মরবিড কন্ডিশন (অন্যান্য রোগ) ছিল। ম্যাক্সিমাম (বেশীরভাগ রোগী) শ্বাসকষ্ট নিয়ে এসেছে, জ্বরও ছিল।\"\n\nব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসির উদ্দিন বলেন, মৃতদের সবাই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কি-না, সেট... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"া যাচ্ছেন, তাদের একটা বড় অংশেরই নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে না। \n\nঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ঘটনা সেটিই প্রমাণ করছে বলেই মনে হচ্ছে।\n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়তে পারেন:\n\nবাংলাদেশে মসজিদে নামাজের বিধিনিষেধ যেসব শর্তে তুলে দেয়া হচ্ছে \n\nকরোনাভাইরাস: বাংলাদেশে সংক্রমণ চূড়ায় পৌঁছাবে কবে?\n\nকোভিড-১৯ পরীক্ষার ফল পেতে দেরি হলে যেসব ঝুঁকি তৈরি হতে পারে\n\n'লকডাউনে' কি মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ে হাত পড়ছে?"} {"inputs":"...জ সাহার বিরুদ্ধে 'দেশদ্রোহী বক্তব্য দেবার' অভিযোগ করে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার কথা বলেন। \n\nবাংলাদেশে রাজধানী ঢাকায় একটি গীর্জা\n\nযুক্তরাষ্ট্র থেকে সংবাদদাতারা জানাচ্ছেন, প্রিয়া সাহা এখন নিউ ইয়র্কে অবস্থান করছেন। বিবিসি বাংলার পক্ষ থেকে তাকে ফোন করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয় নি। \n\nপ্রিয়া সাহার সংগঠন কী বলছে?\n\nঅন্যদিকে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত বলেছেন, মিজ সাহা যা বলেছেন এগুলো তার ব্যক্তিগত মত, সংগঠনের নয়। \n\nতিনি বলেন,\"যে 'ডিজঅ্যাপিয়ার' কথাটির সাথে তিন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্রে এ অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য সরকারের আরো মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। \n\nবিবিসি বাংলায় আরো দেখতে পারেন:\n\nবাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিচার হয় না কেন?\n\nবাংলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা বেড়েছে: বিবিএস\n\nবাংলাদেশের হিন্দুরা কেন দেশ ছেড়ে যাচ্ছে"} {"inputs":"...জনসনের দল 'ইসলাম বিদ্বেষকে চলতে দিয়েছে, এটিকে সমাজে বাড়তে সাহায্য করেছে এবং এমন বর্ণবাদ নির্মূল করার জন্য সঠিক পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে'। \n\nএসব সমালোচনা মি. জনসন নিজেও এক অর্থে উস্কে দিয়েছেন তার কিছু মন্তব্যের মাধ্যমে। এক প্রবন্ধে তিনি বোরকা সম্পর্কে সমালোচনা করেছিলেন। \n\nসেখানে তিনি লিখেছিলেন বোরকা 'নিপীড়নমূলক' পোশাক। তিনি বোরকা সম্পর্কে কটূক্তি করে আরও বলেছেন, যে নারীরা বোরকা পরেন তাদের দেখতে 'ব্যাংক ডাকাত' বলে মনে হয়। \n\nএসব মন্তব্যের জন্য যদিও মি. জনসন ক্ষমা চেয়েছেন। তার দলের বিরুদ্ধে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। \n\nব্রিটেনে দশ লাখের মতো হিন্দু জনগোষ্ঠী রয়েছে। ২০১০ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কনজারভেটিভদের পক্ষে হিন্দুদের ভোট বেড়েছে দশ শতাংশ। \n\nসেটি এবার আরও বাড়বে বলে ধারনা করা হচ্ছে। যার কারণ কাশ্মীর ইস্যু। \n\nভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির সমর্থক গোষ্ঠী 'দা ওভারসিজ ফ্রেন্ডস' সম্প্রতি টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছে, যুক্তরাজ্যের হিন্দুরা যাতে লেবার পার্টকে ভোট না দেয় সেজন্য তারা কনজারভেটিভ প্রার্থীদের সাথে কাজ করছেন। \n\nকাশ্মীরে বিজেপি সরকারের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছে লেবার পার্টি। সেটিই এখানে কারণ। এই বিষয়টিও প্রচারণার অংশ হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে।\n\nলেবার পার্টি 'পাকিস্তানের প্রচারণার অন্ধ সমর্থক' এমন একটি বার্তা যুক্তরাজ্যে হিন্দুদের কাছে ছড়ানো হচ্ছে। \n\nযা কিনা অন্য একটি বিষয়কে ঘিরে পুরনো বার্তা। এসব বার্তায় বিশ্বাস না করার জন্য হিন্দুদের প্রতি আহবান জানাচ্ছে লেবার পার্টির প্রার্থীরা এবং তারাও কাশ্মীর প্রসঙ্গে মরিয়া হয়ে হিন্দুদের মন পরিবর্তনের চেষ্টা করছে। \n\nসব মিলিয়ে ধর্মকে ঘিরে যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে এবার তিক্ত প্রচারণা চলছে। \n\nভোটের মাঠে উত্তেজনা\n\nঅন্যান্য খবর:\n\n'বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন থামেনি বলেই এই বিল'\n\nরোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার: পাথরের মতো বসে ছিলেন সু চি\n\nমার্কিন সংসদে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিচার পরিকল্পনা প্রকাশ"} {"inputs":"...ট্রদূত সেখানে যোগ দেয়ার পর তিনি দেশে ফিরেছেন।\n\nমি. মসিহ বলেছেন, \"বিভিন্ন সময় যখন অবৈধ লোকজন ফেরত পাঠানোর প্রশ্ন আসে, তখন তারা রোহিঙ্গা হিসাবেতো বলে না। তারা বলে তোমাদের বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে এসেছিল, তখন আমরা যাচাই করে ব্যবস্থা নেই। এটা চলমান বিষয়।\"\n\nএকইসাথে তিনি বলেন, \"রোহিঙ্গা যে ইস্যুটা ইদানিং বলছে, এটা কোন সিরিয়াস সমস্যা হবে না।\" \n\nতবে সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন বিষয়টাকে দেখেন ভিন্নভাবে।\n\nতিনি মনে করেন, সৌদি আরবের অর্থনীতি আগের মতো শক্তিশালী নেই। এখন রোহিঙ্গাদের নিয়ে সৌদি কর্ত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ুই দেশের সম্পর্ক\n\nপররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য হচ্ছে, অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় সৌদি আরব এবং বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন ভাল।\n\nগোলাম মসিহর বক্তব্যও একই রকম।\n\nকিন্তু এখন সৌদি আরবের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা ইস্যু সামনে আনার বিষয়কে সন্দেহের চোখে দেখছেন সাবেক কূটনীতিকদের অনেকে।\n\nমি. হোসেন বলেছেন, \"এই সময় তাদের এই চাপ প্রয়োগ, এটা খুবই দু:খজনক। কারণ সৌদি আরব নিজেদের মুসলিম বিশ্বের নেতা হিসাবে দাবি করে। সেখানে তারা দেখছে যে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের মধ্যে সঙ্কট চলছে। তখন তারা ৫৪,০০০ রোহিঙ্গাকে পাসপোর্ট দেয়ার কথা বলছে।\"\n\nএকইসাথে তিনি বলেন, সৌদি আরবের কোন বিষয়েই সমর্থনের কোন অভাব বা ঘাটতি দেখায়নি বাংলাদেশ। সেখানে দুই দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হওয়ার কোন কারণ নেই বলে তিনি মনে করেন।"} {"inputs":"...ড়া সম্ভব না হয় এবং প্রকৃতির মাঝে ডুব দেয়া সম্ভব না হয় তাহলে উপায়?\n\nবর্তমান ইন্টারনেটের যুগে সে ব্যবস্থাও অসম্ভব নয়। পাখীর কিছু গান বা শব্দ ডাউন-লোড করে ফোনে সেভ করে নিয়ে হেড-ফোন দিয়ে শুনুন। আর চোখ বন্ধ করে ভাবুন প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।\n\nপাখির ডাক ইতিবাচক প্রভাব রাখে মানসিক প্রশান্তির ক্ষেত্রে।\n\nপোষা বিড়াল\n\nগবেষণা বলছে, বিড়াল পোষার ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে। \n\nচার হাজারের বেশি আমেরিকান নাগরিকের ওপর দশ বছর ধরে চালানো গবেষণায় ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটার স্ট্রোক ইন্সটিটিউট ইন মিনেপলিস এর... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ভাল ঘুমের জন্য পরিশ্রম দরকার। শোবার ঘরকে পরিষ্কার এবং নীরব রাখা দরকার, রাতে দেরি করে খাওয়াও বন্ধ করতে হবে।\n\nসেইসাথে সব ধরনের ডিভাইসের আলো যাতে না থাকতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে কারণ ফোন বা ট্যাবলেট দিয়ে বেরনো সামান্য নীল আলোও আপনার ঘুম চোখ থেকে কেড়ে নিতে পারে। \n\nদিনের শেষভাগে ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় বাদ দিতে হবে-এটাই তার সময়।"} {"inputs":"...ণ ব্যবহার করেছেন তা আপত্তিকর। \n\n“তিনি মানুষের সামনে একটি বিপদ, ভীতি তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন যার সাথে আমি একমত নই। তিনি শুধুই কট্টরপন্থা বা জঙ্গিবাদ নিয়ে কথা বলতে পারতেন। ‘ইসলামি জঙ্গিবাদ‘ শব্দটি ব্যবহার করে সমস্ত মুসলিমকে এক কাতারে ফেলে দেওয়া ঠিক হয়নি।“\n\nলেখক গবেষক ব্রুনো ম্যাকায়েস টুইট করেছেন, “মি ম্যাক্রঁ ইসলাম সম্পর্কে তার মনোভাব চেপে রাখেননি। এখন শুধু কট্টর ইসলামই তার কাছে সমস্যা নয়, ইসলাম ধর্মই তার সমস্যা।“\n\nফরাসী মুসলিম মানবাধিকার কর্মী ইয়াসের লুয়াতি টুইট করেছেন, “মুসলিমরা এমনিতেই... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"এবং পুরুষের জন্য আলাদা সময় বেঁধে দেওয়া হচ্ছে এমনকি চার বছর বয়সী বাচ্চা মেয়েদের মাথাতেও হিজাব চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অনুমোদিত মাদ্রাসার সংখ্যা বাড়ছে।\"\n\nজানা গেছে, ক্যাফেটেরিয়া বা সুইমিং পুলে নারী-পুরুষকে পৃথক করাকে স্থানীয় কোনো মেয়র অনুমোদন দিলেও তা বাতিলের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে ক্ষমতা দেওয়া হবে। \n\nমুসলিম জনগোষ্ঠীর বিচ্ছিন্নতা\n\nইউরোপের মধ্যে ফ্রান্সে মুসলিমদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ফ্রান্সে মুসলিম জনসংখ্যা ৬০ লাখের মত যা সেদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮ শতাংশ। তাদের অধিকাংশই এসেছে আফ্রিকায় সাবেক ফরাসী সব উপনিবেশ থেকে। \n\nপর্যবেক্ষকরা বলেন, সাম্প্রতিক দশকগুলোতে দ্বিতীয় বা তৃতীয় প্রজন্মের ফরাসী মুসলিমদের ভেতর তাদের ধর্মীয় পরিচিতি প্রকাশের ব্যাপারে আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে যা নিয়ে কট্টর ধর্মনিরপেক্ষ ফরাসী রাষ্ট্রের সাথে মুসলিমদের বিরোধ বাড়ছে।\n\nসেইসাথে মুসলিমরা সবসময় বৈষম্য, বর্ণবাদী দৃষ্টিভঙ্গির অভিযোগ করেন। কয়েক প্রজন্ম ধরে ফ্রান্সের নাগরিক হলেও শিক্ষা, চাকরি-বাকরিতে তারা অনেক পিছিয়ে। \n\nফরাসী ইন্সটিটিউট অব ডেমোগ্রাফিক স্টাডিজের এক রিপোর্টে দেখা গেছে, প্রথম প্রজন্মের আলজেরিয়ান অভিবাসীদের মধ্যে ১৫% বেকারত্ব ছিল। সেই সংখ্যা এখন আরো বেড়ে ১৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।\n\nফলে, বৈষম্য নিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভের কারণেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ফ্রান্সের মুসলিম সমাজের একটি বিরাট অংশের মধ্যে মধ্যে ধর্মীয় রক্ষণশীলতার প্রতি ঝোঁক বাড়ছে।"} {"inputs":"...তাদের সংখ্যা বাড়ায়। সেখানে এমআই-সিক্সের নতুন স্টেশন খোলা হয়। এর মধ্যে চিলে এবং ভেনেজুয়েলাও ছিল। (এক ব্রিটিশ কর্মকর্তা ভেনেজুয়েলাকে এক 'বিরাট পুরস্কার' বলে বর্ণনা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন \"এই দেশটি বেশ সমৃদ্ধশালী এবং দেশটির সরকার বড় ধরণের বিনিয়োগের উৎস হতে পারে।\")\n\n তবে ব্রিটেনের প্রধান লক্ষ্য ছিল প্রপাগান্ডা চালিয়ে কমিউনিজমকে ঠেকানো এবং সেখানে চার্চ, ট্রেড ইউনিয়ন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কাজ করা।\n\n এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কলম্বিয়ায় একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। চিলে এবং বলিভিয়... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"টাতে পেরেছিল।\n\n১৯৬২ সালের এপ্রিলে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জোয়াও গোলা ওয়াশিংটনে জানান প্রেসিডেন্ট কেনেডির সঙ্গে দেখা করতে। কিন্তু পরে তাদের সম্পর্কে তিক্ততা তৈরি হয়।\n\n ব্রাজিলের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জোয়াও গোলাকে ব্রিটিশরা টার্গেট করেছিল। ব্রিটিশরা এমন কিছু জাল কাগজ তৈরি করে যাতে দেখানো যায় কমিউনিস্টরা ট্রেড ইউনিয়নগুলো দখল করে নিয়েছে। যাতে করে প্রেসিডেন্টের মনে এমন ভয় ঢুকিয়ে দেয়া যায় যে সেখানে তার অবস্থানকে কট্টর বামপন্থীরা নাজুক করে তুলছে।\n\n তবে এই কাজটি শেষ পর্যন্ত ব্রিটিশরা আর করেনি। শেষ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট জোয়াও গোলাকে ১৯৬৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমেই ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।\n\nসালভাদর আলেন্দে ১৯৬৪ সালে চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়ান, কিন্তু হেরে যান এডুয়ার্ডো ফ্রেইর কাছে।\n\n ব্রিটিশকরা কয়েকটি ঘটনায় নির্বাচনেও প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করেছে। বিশেষ করে চিলেতে ১৯৬৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে। ব্রিটিশদের আশংকা ছিল সেখানে সমাজতন্ত্রী সালভাদর আলেন্দে জয়ী হতে পারেন।\n\n একটি ব্রিটিশ গোপন নথিতে এ ব্যাপারে বলা হচ্ছে, \"আলেন্দে একবার ক্ষমতায় আসলে এমন সম্ভাবনা আছে যে তাকে কমিউনিস্টরা তাদের ইচ্ছেমত বা অন্য কোনভাবে পরিচালনা করতে পারবে এবং শেষ পর্যন্ত চিলিতে হয়তো কিউবার মতো একটা সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।\"\n\nতবে সেখানে ব্রিটিশদের তৎপরতাকে ছাড়িয়ে যায় মার্কিনীদের কর্মকাণ্ড। সেখানে দু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্র খরচ করেছিল ৩০ লাখ ডলার, যাতে করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করা যায়।\n\n প্রফেসর করম্যাকের বিশ্লেষণ হচ্ছে, ব্রিটেন আসলে \"খুব সস্তায় বিশ্বে তাদের একটা ভূমিকা বজায় রাখার জন্য\" এ ধরণের গোপন তৎপরতাকে ব্যবহার করছিল।"} {"inputs":"...তু অং বিবিসি বার্মিজকে বলেছেন, \"এ ধরনের অভ্যুত্থান সহ্য করা যায় না। দেশ ও জনগণকে পরোয়া করে না এমন সামরিক শাসকের অধীনে কাজ করতে পারি না বলে আমি পদত্যাগ করেছি। তাদের প্রতি এটাই আমার সমুচিত জবাব।\"\n\nজাপানে বার্মিজদের প্রতিবাদ\n\nহতাশা ও ক্ষোভ\n\nইয়াঙ্গন থেকে বিবিসি বার্মিজ সার্ভিস জানাচ্ছে যে একদিন আগের সেনা অভ্যুত্থানকে হজম করে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে পঞ্চাশ লাখ মানুষের শহর ইয়াঙ্গন। \n\nআজ সকালেও রাস্তাগুলো ছিলো স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় অনেকটাই নীরব। \n\nটেলিযোগাযোগ ফিরে আসায়... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ার বিনিয়োগ করেছে। \n\nসিঙ্গাপুরের ওভারসিজ চাইনিজ ব্যাংকিং কর্পোরেশন এবং পসকো ইন্টারন্যাশনাল তাদের কার্যালয় বন্ধ করে কর্মীদের বাসা থেকেই অফিস করার নির্দেশ দিয়েছে।"} {"inputs":"...তুন বলেন, দু'দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্ভাবনার অর্ধেকের মতো কাজে লাগানো যাচ্ছে। \n\n\"শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা, লাইন অব ক্রেডিট এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও অনেকটা এগিয়েছে বাংলাদেশ কিন্তু একটা বিষয় মনে রাখতে হবে প্রতিশ্রুতি আর তার বাস্তবায়নের মধ্যে একটা সমন্বয় সাধন করতে হবে। সেদিক থেকে আমাদেরও প্রচেষ্টা এবং সক্ষমতাটা বাড়াতে হবে। নেগোসিয়েশনের জন্য যতটা সক্ষমতা প্রয়োজন সেখানে আমাদের একটা ঘাটতি আছে বলে আমি মনে করি।\"\n\nএছাড়া প্রাপ্তির খাতায় বাংলাদেশ ভারত স্থল-সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন, বাংলাদেশিদের জন্য... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"গর্ভের শিশুর হাতে টিকটিকির মতো পেশী থাকে"} {"inputs":"...তে নোবেল পুরস্কার পান। \n\nএটা ছিল একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েল রাষ্ট্র মেনে নেয়। ইসরায়েলিরা মেনে নেয় যে, ফিলিস্তিনি লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও) ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতিনিধিত্ব করছে। \n\nকিন্তু খুব তাড়াতাড়ি তাতে ফাটল ধরে। বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে ইসরায়েলের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি বলে বর্ণনা করেন। দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বসতি তৈরির কার্যক্রম বাড়িয়ে দেয় ইসরায়েলিরা। কোন কোন ফিলিস্তিনি, যেমন শিক্ষাবিদ এডওয়ার্ড সাইদ অসলো শান্তি চুক্তিকে 'আত্মসমর্পণ' বলে নিন্দা করেন। \n\nফিল... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ি তাকে তার ইচ্ছা প্রয়োগ করার ক্ষমতা দিয়েছে। \n\nঅতীতে পুরোপুরি শান্তি অর্জন করা যায়নি, এমন সব পুরনো ধ্যানধারণাকে ধ্বংস করে দিয়ে নতুন পথে হাঁটতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প। \n\nডোনাল্ড ট্রাম্পের এসব প্রস্তাবনার মধ্যে বেশ কিছু অস্বস্তিপূর্ণ বিষয় এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। যেমন জাতিসংঘের ২৪২ রেজ্যুলিশনে বলা হয়েছে যে, যুদ্ধের মাধ্যমে দখল করা কোন ভূমি অধিগ্রহণ করা যাবে না অথবা আন্তর্জাতিক আইনে বলা হয়েছে যে, কেউ দখল করা জমিতে বসতি তৈরি করতে পারবে না। \n\nডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাব ঘোষণার পর প্রায় সঙ্গে সঙ্গে নাকচ করে দিয়েছেন ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনি অধিকার ও আশা বিক্রির জন্য নয়। \n\nআসলে ফিলিস্তিনিদের বলে দেয়া হয়েছে, হয় তোমরা এটা গ্রহণ করো না হলে চলে যাও। তাদেরকে একটি আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে যে, ইসরায়েল বিজয়ী হয়েছে এবং তার আমেরিকান বন্ধুরা ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করে দিচ্ছে। \n\nফিলিস্তিনিরা যদি এটা প্রত্যাখ্যান করে, তাহলেও ইসরায়েলের যা পাবার, সেটা তারা পেয়ে গেছে এবং তারা হয়তো আরো খারাপ হবে। \n\nসম্ভাবনা রয়েছে যে, ফিলিস্তিনিরা আরো ক্ষুব্ধ, বেপরোয়া এবং আশাহীন হয়ে উঠতে পারে। \n\nউত্তেজনাপ্রবণ এই বিশ্বে এটা খুবই বিপজ্জনক। \n\nবলা যায়, এই পরিকল্পনা দিয়ে আসলে জুয়া খেলছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।"} {"inputs":"...তেন, বলছেন এ্যাড্রিয়ান - হয়তো অন্য লোকজনের প্রতিক্রিয়া দেখে তিনি মজাও পেতেন।\n\n\"তবে আমি কিন্তু লোকের চোরা চাহনি আর ফিসফাসকে একটা প্রশংসা হিসেবেই নিতাম, কারণ লোকে নিশ্চয়ই ভাবতো যে আমার এমন কিছু একটা যা খুবই দারুণ।\"\n\n\"আমার প্রখম স্ত্রীর উচ্চতা ছিল আমার সমান। আমার দ্বিতীয় দীর্ঘমেয়াদি বান্ধবী ৬ ফুট। আর আমার দ্বিতীয় স্ত্রী আমার চেয়ে ১ ইঞ্চি বেশি লম্বা। এখন আমার কোন বান্ধবী নেই, তবে আগামী বান্ধবী যে-ই হবেন তার উচ্চতা নিয়ে আমার কোন চিন্তা নেই।\" \n\n\"এটা ঠিক যে উচ্চতার কারণে আমি অনেক মেয়ের কাছেই... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"উচ্চতার পুরুষকে। তবে আমি এখনো হাই হিল পরি এবং আমার উচ্চতা নিয়ে গর্ব বোধ করি। \n\nঅতীতে বেঁটে পুরুষদের আচরণের জন্য আমার উচ্চতা নিয়ে হীনমন্যতার বোধ তৈরি হয়েছিল । তবে এখন আমি জানি যে তারা নিরাপত্তাহীন বোধ করতো বলেই এমন করতো। \n\nজরিপ কী বলে?\n\nনিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের দু'জন সমাজবিজ্ঞানী ২০১৪ সালে এক জরিপ চালান, যার পর দীর্ঘ এক রিপোর্টে তারা বলেন, বেঁটে মানুষদের বিয়ে দীর্ঘস্থায়ী এবং স্থিতিশীল হয়। \n\nএতে বলা হয়, বেঁটে পুরুষরা প্রায়ই তাদের চাইতে কম উচ্চতার নারীদেরই বিয়ে করে থাকে। তবে কখনো কখনো তাদের চেয়ে বেশি উচ্চতার নারীদেরও বিয়ে করে। \n\nখর্বাকৃতির পুরুষরা প্রায়ই বেশি বয়েসে বিয়ে করে তবে তাদের বিবাহিত জীবন প্রায়ই দীর্ঘ এবং সুখের হয়। \n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়তে পারেন:\n\nবেঁটে হওয়ার যত সুবিধা এবং অসুবিধা\n\nকী ধরণের পুরুষ পছন্দ বাংলাদেশের মেয়েদের?\n\nবেঁটে মানুষদের ফুটবলার হয়ে ওঠার লড়াই\n\n'আমি তো বলিনি যে কিম জং আন 'বেঁটে আর মোটা'"} {"inputs":"...দক্ষেপ নেওয়ার জন্যে।\n\nজেইদ রা'দ আল হুসেইন বলেছেন, ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে যে সহিংসতা শুরু হয়েছিলো তার উপর এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদন প্রকাশের সময় তিনি টেলিফোনে অং সান সু চি'র সাথে কথা বলেছিলেন।\n\nমি. আল হুসেইন বলেছেন, \"সামরিক বাহিনীর অভিযান বন্ধ করার জন্যে আমি তার প্রতি আহবান জানিয়েছিলাম। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথেই বলতে হচ্ছে যে এরকম কিছু হয়নি।\"\n\nসেনাবাহিনীর উপর মিস সু চি'র ক্ষমতাও খুব সীমিত। তবে জেই; রা'দ আল হুসেইন বিশ্বাস করেন যে চেষ্টা করলে হয়তো তিনি কিছু একটা করতে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ন্ধ করে দেয়।\n\nধর্ষণ আর হয়রানি: বেরিয়ে এলো যুক্তরাজ্যের সংগীত জগতের 'অন্ধকারের' গল্প\n\nএছাড়াও রাখাইনে আরো প্রচুর সৈন্য মোতায়েন করা হয়। জানা যায় নিরাপত্তা বাহিনীর উপর সন্ত্রাসী হামলার দু'সপ্তাহ আগেই সেখানে এক ব্যাটালিয়ন সৈন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো।\n\nতখন মিয়ানমারে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক দূত সংযম প্রদর্শনের জন্যে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানিয়েছিলেন।\n\nকিন্তু রোহিঙ্গা জঙ্গিরা যখন পুলিশের ৩০টি পোস্টের এবং সেনাবাহিনীর একটি ঘাটির ওপর হামলা চালায়, তখন সামরিক বাহিনী কড়া অভিযান শুরু করে। আর সেটা ছিলো পরিকল্পিত ও ভয়াবহ।\n\nএবিষয়ে বিবিসির পক্ষ থেকে অং সান সু চি এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিলো। কিন্তু তাদের কেউই বিবিসির প্রশ্নের উত্তর দেন নি।\n\nএর চার মাস পরেও সেখানে সহিংসতা চলছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জেই রা'দ আল হুসেইন। তিনি আশঙ্কা করছেন, সেখানকার পরিস্থিতি হয়তো আরো অনেক খারাপও হতে পারে।\n\nতার আশঙ্কা হলো বাংলাদেশের শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে এখন জিহাদি গ্রুপের সৃষ্টি হতে পারে যারা হামলা চালাতে পারে মিয়ানমারের উপর। এমনকি তারা বৌদ্ধদের মন্দিরের উপরেও হামলা চালাতে পারে। তখন বৌদ্ধ আর মুসলমানদের মধ্যে সংঘাত শুরু হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে।\n\nকিন্তু হাই কমিশনার জেইদ রা'দ আল হুসেইনের বয় হচ্ছে যে মিয়ানমারে কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে নিচ্ছে না।"} {"inputs":"...দপ্তরের দেয়া তথ্য মতে বাংলাদেশে যেসব পদ্ধতি এখন ব্যবহার হচ্ছে সেগুলো হল জন্ম বিরতিকরন খাবার বড়ি, কপার টি, জন্মনিয়ন্ত্রণ ইনজেকশন, লাইগেশন, চামড়ার নিচে বসিয়ে দেয়া জন্মনিয়ন্ত্রণ ক্যাপসুল, কনডম ও ভ্যাসেকটমি। \n\nখাবার বড়ির ব্যবহার সবগুলো পদ্ধতির মধ্যে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ। ইনজেকশন ১১ শতাংশ। \n\nসেই হিসেবে পুরুষদের জন্য মোটে দুটি যে পদ্ধতির তার মধ্যে কনডমের ব্যবহার হচ্ছে মোটে ৭ শতাংশ। পুরুষদের ভ্যাসেকটমির করার হার মোটে ১ শতাংশ। এসব হারই বলে দেয়া পরিবার পরিকল্পনা পুরুষদের অংশগ্রহণ কতটা। \n\nপরিবার পরি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ডি, ইনজেকটেবল ইমপ্ল্যান্ট সব কিন্তু মহিলাদের শরীরে করা হচ্ছে। পুরুষ যদি সন্তান চায় নারীকে দিতেই হবে। আবার সরকার বা রাষ্ট্র যখন ঠিক করে যে না সন্তান বেশি নেয়া যাবে না সেটাও নারীর শরীরেই একটা নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে বন্ধ করা হয়।\" \n\nতিনি আরও বলছেন, \"নারীর শরীরেই সন্তান হয় ফরে নারীর শরীরকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এই দিক থেকে চিন্তা করে যেহেতু কন্ট্রাসেপটিভ তৈরি হচ্ছে সেজন্যে এটি নারীর শরীর কেন্দ্রিক হয়ে গেছে।\" \n\nতার মতে, \"পুরুষের অংশগ্রহণ বাড়াতে হলে নারীকে তারা শুধু সন্তান জন্মদানের একটা মেশিন হিসেবে ভাবলে চলবে না। সন্তান ধারণে নারী ও পুরুষের সিদ্ধান্ত গ্রহণের সমতা অর্জন করা। সেটি যদি হয় তাহলে পুরুষ অবশ্যই নিজ দায়িত্বে পদ্ধতি গ্রহণ করবেন।\"\n\nতিনি বলছেন, নারীকেই সে ব্যাপারে দায়িত্ব নিতে হবে এমন চিন্তা থেকে সরে আসতে হবে। \n\nঅন্যান্য খবর:\n\nকোহলির অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্ন সাচিন, সৌরভের\n\nচিনিযুক্ত পানীয় কি ক্যান্সারের কারণ?\n\nব্রিটিশ ট্যাংকার 'আটকের চেষ্টা চালালো ইরান'"} {"inputs":"...দমন' করার। \n\nইদলিবে সংঘর্ষ কামনোর উদ্দেশ্যে করা পূর্ববর্তী এক চুক্তির শর্ত কতটা পালিত হচ্ছে, তা পর্যবেক্ষণ করার উদ্দেশ্যে ইদলিবে তুরস্কের সৈন্যও রয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, ইদলিবে যেন বিদ্রোহী নিধনে সর্বাত্মক অভিযান না চালানো হয় সেবিষয়ে রাশিয়ার সাথে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। \n\nএরই মধ্যে ৩০ লাখেরও বেশী সিরিয় শরণার্থীকে আশ্রয় দেয়া তুরস্ক আশঙ্কা করছে ইদলিবে যুদ্ধ ছড়িয়ে পরলে নতুন করে তাদের সীমান্তে শরণার্থীদের ঢল নামবে। \n\nইদলিবের বাসিন্দাদের কী হবে? \n\nপুরোদস্তুর সেনা অভিযান শুরু হলে প্রদেশটিতে ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ারের 'অতীত নৃশংসতা' ইঙ্গিত করে যে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার বিষয়ে তাদের বিশ্বাস করা যায় না। বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে রাশিয়ার হস্তক্ষেপ দাবি করেছে তারা।"} {"inputs":"...দালাইলামার সঙ্গে জওহরলাল নেহরু\n\nঅধ্যাপক মহাপাত্র বলছেন, \"১৫ দিনের যুদ্ধের পরে আমেরিকা যখন সাহায্য নিয়ে এলো, ততদিনে চীন পিছিয়ে গেছে। আমেরিকার এই ভয়টাও ছিল যে চীন যখন ভারতে হামলা করছে, সেই সময়েই পাকিস্তানও না ভারতে হামলা চালায়।\"\n\n\"তাই আমেরিকা পাকিস্তানকে বোঝানোর চেষ্টা করছিল যে চীন কমিউনিস্ট দেশ, নিজেদের এলাকা বাড়ানোর জন্য চীন তাদের দেশও দখল করে নিতে পারে। এই যুক্তিটা অবশ্য পাকিস্তান মানতে চায় নি। তখনই তারা আমেরিকার কাছে দাবী করে কাশ্মীরের ব্যাপারে আমেরিকা তাদের মদত দিক।\"\n\nকিউবার ক্ষেপণাস্ত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"নপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন,\" বলছিলেন অধ্যাপক মহাপাত্র।\n\nচীন কি জেনেবুঝেই ভারতের ওপরে হামলা করার সময়টা বেছেছিল?\n\nযে সময়ে কিউবায় ক্ষেপণাস্ত্র সঙ্কট চলছে, সেই সময়টাকেই কেন চীন ভারতের ওপরে হামলা করার জন্য বেছে নিয়েছিল, এই প্রশ্নে জবাবে অধ্যাপক মহাপাত্র বলছিলেন, \"চীন আর সোভিয়েত ইউনিয়ন দুটোই যেহেতু কমিউনিস্ট দেশ, সম্ভবত সেই কারণেই হামলার সময়টা বেছে ছিল চীন।\" \n\nতিনি আরও বলেন, \"ভারতের ওপরে হামলার দু'বছর বাদে ১৯৬৪ সালে চীন প্রথম পরীক্ষামূলক ভাবে পরমাণু বিস্ফোরণ ঘটায়।\"\n\nতাঁর কথায়, এ নিয়ে কোনও দ্বন্দ্ব নেই যে ১৯৬২-র যুদ্ধের সেই সময় থেকে ভারত এখন অনেক এগিয়ে গেছে, আর কিউবাতে এখন মিসাইল সংকটও নেই।\n\nপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কেনেডি ও নেহরু\n\n বিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন:\n\nসাতচল্লিশে সিলেট কীভাবে পাকিস্তানের অংশ হল?\n\nউর্দুভাষীরা কেন বাংলাদেশের মূল সমাজে মিশতে পারেনি?\n\nভারতকে বিদ্রূপ করে চীনের ‘বর্ণবাদী’ ভিডিও"} {"inputs":"...দ্রের তলদেশেও ৩০দিন পর্যন্ত ব্লাক বক্স অক্ষত থাকতে পারে।\n\nব্ল্যাক বক্সের আবিষ্কার\n\nদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এ ধরণের যন্ত্র তৈরির উদ্যোগ প্রথম নেয়া হয়। তবে সত্যিকারের ব্ল্যাক বক্সের কাজ শুরু হয় ১৯৫০এর দশকের গোড়ার দিকে।\n\nঅস্ট্রেলীয় সরকারের এয়ারোনটিকাল রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে কেমিস্ট ডেভিড ওয়ারেন এটি আবিষ্কার করেন। ১৯৬২ সালের ২৩শে মার্চ প্রথম অস্ট্রেলিয়ার একটি বিমানে পরীক্ষামূলক ভাবে এটির ব্যবহার করা হয়।\n\nআরো খবর:\n\nবিমানের 'ব্ল্যাক বক্স' আসলে কী? \n\nচলাফেরা করতে পারবেন প্যারালাইজড রোগীরাও?\n\n... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ওয়া যায়।\n\nকিভাবে তথ্য উদ্ধার করা হয়?\n\nব্ল্যাক বক্সটি পাওয়ার পরেই বিমান দুর্ঘটনা তদন্তকারী, বিমান সংস্থা, এভিয়েশন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি দল তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে প্রযুক্তিবিদদের সমন্বয়ে তারা ব্ল্যাক বক্স থেকে তথ্য উদ্ধারের কাজটি শুরু করেন।\n\nবক্সের অবস্থার উপর নির্ভর করে কত তাড়াতাড়ি তথ্য পাওয়া যাবে।\n\nসেটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে অনেক সময় মাসের পর মাসও তথ্য উদ্ধারে সময় লেগে যায়। কারণ বিশেষজ্ঞদের খেয়াল রাখতে হয়, যাতে তথ্য উদ্ধার করতে গিয়ে কিছু মুছে না যায় বা মেমরি চিপগুলো ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।\n\nদুর্ঘটনার পর উদ্ধার তৎপরতা\n\nব্ল্যাক বক্সের শক্তি\n\nএকেকটি ব্ল্যাক বক্সের পাওয়ার বা শক্তির যোগান দেয় দুইটি জেনারেটরের যেকোনো একটি। এসব সোর্স থেকে এই বক্সটি অব্যাহতভাবে শক্তির সরবরাহ পেয়ে থাকে।\n\nব্ল্যাক বক্সের নাম ব্ল্যাক বক্স কেন?\n\nএটির সঠিক উত্তর আসলে কারো জানা নেই। অনেকে মনে করেন, আগে এটির রং কালো রঙের ছিল, তাই হয়তো তখন থেকে এর নাম ব্ল্যাক বক্স। আবার অনেকে বলেন, দুর্ঘটনার, মৃত্যু ইত্যাদির কারণে এটিকে ব্ল্যাক বক্স ডাকা হয়।\n\nঅনেকের ধারণা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নতুন আবিষ্কৃত যেকোনো ধাতব প্রযুক্তিকে কালো রঙ দিয়ে ঢেকে রাখা হতো। এ কারণেও এটির নাম ব্ল্যাক বক্স হতে পারে।"} {"inputs":"...ধাপে ধাপে তুলে নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও ভাইরাসটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নেওয়া হচ্ছে নতুন নতুন ব্যবস্থাও। \n\nএসবের মধ্যে রয়েছে কনটাক্ট ট্রেসিং অর্থাৎ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে যারা এসেছেন তাদেরকে খুঁজে বের করে আলাদা করে রাখার ব্যবস্থা এবং মুখে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা। \n\nড. কুচারস্কি বলেন, “সংক্রমণের নিয়ন্ত্রণ একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ে নিয়ে আসার আগে বিধি-নিষেধ ‍তুলে নেওয়া হলে যুক্তরাজ্য ও তার প্রতিবেশি দেশগুলোতে সংক্রমণের ঘটনা অনেক বেড়ে যেতে পারে।”\n\nএরকম ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে যেখানে ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ভাইরাস নিয়ে আপনার যা জানা প্রয়োজন\n\nসেকেন্ড ওয়েভ কখন হতে পারে?\n\nড. কুচারস্কি বলেন, বিধি-নিষেধ তুলে নেওয়া হলে আগামী কয়েক সপ্তাহে কিম্বা কয়েক মাসে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণের ঢেউ শুরু হতে পারে।”\n\nবিজ্ঞানীরা বলছেন, ইউরোপে শীত কাল হতে পারে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়।\n\nকেউ কেউ বলছেন, শীতকালের দিকে সেকেন্ড ওয়েভের ঘটনা ঘটতেই পারে।\n\nভাইরাসটি কি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে?\n\nসেকেন্ড ওয়েভ প্রথম দফার মতো মারাত্মক হবে না – এর পক্ষে একটি যুক্তি হলো ভাইরাসটি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে। ফলে এটি আর মানুষকে সহজে কাবু করে ফেলতে পারবে না।\n\nএইচআইভির ক্ষেত্রেও সেরকম হয়েছে।\n\n“তবে এরকমটাই যে হবে তার কোনো গ্যারান্টি নেই,” বলেন নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট প্রফেসর জনাথন বল।\n\nভাইরাসের মধ্যে এধরনের পরিবর্তন ঘটতে অনেক সময় লাগে। করোনাভাইরাস মহামারি শুরু হওয়ার ছয় মাস পরেও পরিষ্কার নয় যে এই ভাইরাসের ঠিক কী ধরনের রুপান্তর ঘটেছে।\n\nএটা কতো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বা এটা আগের চেয়ে বর্তমানে কতোটা কম প্রাণঘাতী সেসব বিষয়ও এখনও খুব একটা স্পষ্ট নয়।\n\nপ্রফেসর বল বলেন, “আমি মনে করি ভাইরাসটি এখনও বেশ ভালোই করছে। অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন যাদের মধ্যে উপসর্গও দেখা দিচ্ছে না। তাই করোনাভাইরাস দুর্বল হয়ে পড়েছে এরকমটা ভাবার কোনো কারণ নেই।”"} {"inputs":"...ধী আন্দোলনকারিদের। তারা বলেছেন, কেনাকাটা এবং প্রচারণার কাজের জন্য নতুন নতুন ব্যক্তিগত কিছু প্রতিষ্ঠান গজিয়েছে, এমন তথ্যও তারা পেয়েছেন। \n\nঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক নাসরিন সুলতানা মনে করেন, স্বাস্থ্য খাতে কেনাকাটায় দুর্নীতির সাথে যে ঠিকাদার বা সরবরাহকারিরা জড়িত থাকে বিভিন্ন সময়, এখন করোনাভাইরাস দুর্যোগের সুযোগ নিয়ে সেই শ্রেনি আর নগ্নভাবে তা করছে।\n\n\"স্বাস্থ্য খাতে যে দুর্নীতি, তা কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষাপটে স্পষ্ট করে দিয়েছে যে কতটা দুর্নীতি হয়। কেন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ং তা অনুসন্ধান করা হচ্ছে। কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।\"\n\nতিনি আরও বলেছেন, এরই মাঝে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর মাস্কসহ সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ এসেছে। সেটা আমরা টিম গঠন করে দিয়ে অনুসন্ধান করছি।\"\n\nকরোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তাবিত বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে ১০,০০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই অর্থ ব্যয়ে দুর্নীতি রোধ করা কতটা সম্ভব হবে-তা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন দুর্নীতি বিরোধী আন্দোলকারিরা। \n\nতবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা বলেছেন, মাস্কসহ সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে অনিয়মের অভিযোগের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। \n\nএটিকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসাবে উল্লেখ করে এই কর্মকর্তা বলেছেন, সরকারি নীতিমালা অনুসরণ করে জরুরিভিত্তিতে স্বাস্থ্যখাতের সব কেনাকাটা করা হচ্ছে স্বচ্ছ্বতার সাথে। \n\nকোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশনের যে ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে বাংলাদেশে\n\nনিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে \n\nনতুন করোনাভাইরাস কত দ্রুত ছড়ায়? কতটা উদ্বেগের?\n\nকরোনাভাইরাস ঠেকাতে যে সাতটি বিষয় মনে রাখবেন \n\nটাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি?\n\nবিশ্ব মহামারি শেষ হতে কতদিন লাগবে?\n\nকোথায় কতোক্ষণ বেঁচে থাকে কোভিড-১৯ এর জীবাণু, নির্মূলের উপায়\n\nকরোনাভাইরাস নিয়ে আপনার যা জানা প্রয়োজন"} {"inputs":"...না থাকলে অসংখ্য শিক্ষার্থীদের জন্য এ সুযোগটাই বন্ধ হয়ে যাবে। \n\nপ্রসঙ্গত ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত 'ঘ' ইউনিটের ১ হাজার ৫৬০ আসনের জন্য ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয় ৯৭ হাজার ৪৬৪ জন আর তার আগের বছর 'ঘ' ইউনিটে ১ হাজার ৬১৫ আসনের বিপরীতে মোট ৯৫ হাজার ৩৪১ জন প্রার্থী আবেদন করেছিলো।\n\n২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে 'ঘ' ইউনিটের অধীনে বিভিন্ন অনুষদে ১,৬১০টি আসনের বিপরীতে এ বছর ৯৮ হাজার ৫৬টি আবেদন জমা পড়েছিলো, তবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৭১ হাজার ৫৪৯ জন।\n\nসাদেকা হালিম বলছেন বিষয়টি মিটিংয়ের আলোচনার ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তার নাম না প্রকাশ করার অনুরোধ করেছেন। \n\nযদিও চারুকলার অধ্যাপক নিসার হোসেন মনে করেন পুরো বিষয়টির সাথে 'ষড়যন্ত্র' জড়িত আছে। \n\n\"একটি অংশ চায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার স্বাতন্ত্র ও মূল্যবোধকে বিসর্জন দিক। তারাই শুধু নাম্বারের ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ দেয়ার কথা তোলেন। এটি হলে বিশ্ববিদ্যালয় অসাম্প্র্রদায়িক চেতনাই হারিয়ে ফেলবে,\" বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।"} {"inputs":"...নিয়ে গবেষণা করার সময়ে তিনি জানতে পেরেছেন যে তারা প্রায় ৯৫ শতাংশই হিন্দু রীতি নীতি মেনে চলে। \n\n\"তাদের নামকরণেও রাম, শিব, লক্ষণ, সীতা - এসব নাম পাওয়া যায়। সাঁওতালিদের বিয়ের আসরে লোমতা আর বাওবরে দেখা যায় - এই দুটো হচ্ছে রামায়ণে বর্ণিত ব্রাহ্মণ এবং বিশ্বামিত্র মুনির প্রতীক। মহাভারতে ভীষ্ম যেমন শরশয্যায় শুয়েছিলেন, সে রকমই একটা রীতি আছে শোহরাই পরবে। যারা বলছে যে আদিবাসীরা শুধুই প্রকৃতি পুজারী - সনাতন হিন্দু ধর্মের আধারও তো প্রকৃতিই,'' ব্যাখ্যা করছিলেন রাজকুমার হাঁসদা।\n\nতার অভিযোগ, সার্না ধর্... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"চরণের প্রবেশ করিয়েছে।\n\n\"দীর্ঘদিন ধরে আদিবাসী সমাজের মধ্যে প্রভাব বিস্তারের কাজ করছে আরএসএস। হিন্দু ধর্মের প্রেক্ষিতে ভাল-মন্দের ভাবনাটা আদিবাসীদের মাথায় (তারাই) ঢুকিয়েছে,\" বলছিলেন মিসেস টেটে। \n\n\"যেমন আমরা গরুর মাংস খাই। কিন্তু হিন্দুত্ববাদীরাই এটা বোঝাতে থাকে যে গরুকে তো মা হিসাবে মানা হয়, তাহলে কী করে গরুর মাংস খাওয়া যেতে পারে? এছাড়াও অনেক জায়গাতেই দারোম, অর্থাৎ রীতি রেওয়াজ অনুযায়ী গরু, মহিষ শূকর, মুরগী এসব উৎসর্গ করা হয়। আরএসএস-ই আদিবাসীদের একটা অংশকে ব্রেনওয়াশ করে বোঝায় যে এটা অনুচিত।\n\n\"এক দিকে হিন্দুরা বলে আমরাও নাকি তাদের ধর্মেরই, অথচ এখনও আদিবাসীদের অসুর-রাক্ষস-বর্বর ইত্যাদি বলা হয়ে থাকে। আদিবাসীদের হীন দেখানো হয় হিন্দু ধর্মে,\" বলছিলেন ভন্দনা টেটে।\n\nপ্রস্তাব পাশ হয়ে গেলেও আদিবাসীদের এই ধর্মের যে নাম দেওয়া হয়েছে - সার্না - তা নিয়ে আদিবাসী সমাজের মধ্যেই মতান্তর রয়েছে বলে জানাচ্ছিলেন সমাজকর্মী অলোকা কুজুর।\n\n\"সার্না শব্দের অর্থ হল শাল গাছ। এটা ওঁরাও জনজাতির ভাষা কুরুক শব্দ। সব আদিবাসী কিন্তু সার্না শব্দটাকে মেনে নেয় না। ঝাড়খন্ডেই সার্না নিয়ে তিনটে ভাগ রয়েছে আদিবাসীদের মধ্যে। যদি এটাকে আদিবাসী ধর্ম বলে অভিহিত করা হত, তাহলে হয়তো যথার্থ হত। \n\n''কিন্তু শুধু ওঁরাও জনজাতির উপাসনাস্থলকে সব আদিবাসীর ধর্ম বলাটা ঠিক হয়নি। প্রত্যেকটা জনজাতির পৃথক নামে উপাসনাস্থল রয়েছে। তারা কি সার্না ধর্ম মেনে নেবে?\" প্রশ্ন অলোকা কুজুরের।"} {"inputs":"...নির্ভর একটি ইংরেজি বইয়ের লেখক কাইয়ুম খান - যার বই ২০১৩ সালের হে ফেস্টিভালে ঢাকায় প্রথমবার প্রকাশিত হয় - মন্তব্য করেন যে সবসময়ই ক্ষমতাসীনরা ইতিহাসের একটি 'নির্দিষ্ট সংস্করণের প্রতিষ্ঠা' নিশ্চিত করতে চেয়েছে, যার ফলে ঐতিহাসিক সত্য সম্বলিত সাহিত্যকর্মের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। \n\nকাইয়ুম খান বলেন, \"বিশ্বে বিভিন্ন জায়গায় এই ঘটনা ঘটেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর উইনস্টন চার্চিল 'হিস্ট্রি অব দ্য সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ার' লিখে নোবেল পুরষ্কার পান। কিন্তু তার বইয়ের অনেক তথ্যই গ্রহণযোগ্য নয়... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ন তিনি। \n\n\"ভারতে দেখা যায়, একই পাঠক তার নিজস্ব ভাষায় একটি বই পড়ে আবার সেটির ইংরেজি অনুবাদও পড়েন। যার ফলে সেখানে প্রচুর বইয়ের অনুবাদও প্রকাশকরা ছাপান। কিন্তু বাংলাদেশে ইংরেজি বইয়ের যথেষ্ট পাঠক না থাকায় সেই পরিমাণ অনুবাদও ছাপতে আগ্রহী হন না প্রকাশকরা।\""} {"inputs":"...নুযায়ী, ৩১ অক্টোবর ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে ব্রিটেনের। তবে, ইইউ-এর সাথে বাণিজ্য এবং সীমান্ত নিয়ে কোন চুক্তি চূড়ান্ত আগ পর্যন্ত এই তারিখ পেছাতে আগ্রহী অনেক এমপি।\n\nতবে পার্লামেন্ট যদি আগামী ৫ সপ্তাহ বন্ধ থাকে তাহলে আর এটি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ হয়ে যাবে। \n\nহাউস অব কমন্সের স্পিকার জন বারকো সরকার স্থগিতের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন\n\nহাউস অব কমন্সের স্পিকার জন বারকোও এই মতের প্রতি সমর্থন দিয়েছেন। তিনি বলছেন, \"এই পদক্ষেপ সংবিধানের অবমাননা।\"\n\nতিনি বলেন, \"যেভাবেই এটিকে ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"যারা ব্রেক্সিট সমর্থন করেন তাদের জন্য, পার্লামেন্ট স্থগিতের এই সিদ্ধান্ত শেষমেশ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের হওয়ার ছোট মূল্য মাত্র।\n\nব্রেক্সিট রুখতে এর বিপক্ষে বিক্ষোভ করেছেন অনেক ব্রিটিশ নাগরিক\n\nঅন্যদিকে যারা ব্রেক্সিটের বিপক্ষে তাদের কাছে এই সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ গণতন্ত্রের মূলে আঘাত করেছে। \n\nঅনেক ব্রিটিশ নাগরিক যারা ইইউ ত্যাগ করার পক্ষে, তারা অভিযোগ তুলেছেন যে, ব্রিটিশ জনগণের মতামত উপেক্ষা করে পার্লামেন্টের অনেক এমপি ব্রেক্সিট রুখে দিতে চান। \n\nব্রিটিশ নাগরিকরা ২০১৬ সালে ব্রেক্সিটের পক্ষে ৫২ শতাংশ এবং বিপক্ষে ৪৮ শতাংশ ভোট দেন।\n\nএই বিতর্কের মূলে রয়েছে ব্রিটিশ সংবিধান, অন্য দেশগুলোর মতো এর কোন লিখিত রূপ নেই।\n\nএর পরিবর্তে এটি আবর্তিত হয়েছে বহু বছরের প্রথা, পার্লামেন্টের নিয়ম-রীতি, আদালতের রায় এবং ঐতিহাসিক রীতি-নীতিকে ঘিরে। \n\nযুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্থানে ব্রেক্সিটের পক্ষেও র‍্যালী হয়\n\nরাজনীতিবিদেরা যখন সৎ উদ্দেশ্যে দেশ পরিচালনা করতে চান তখন এটা তেমন কোন অসুবিধা তৈরি করে না। কিন্তু ক্রম বিভক্ত ব্রিটেন যেখানে ইইউ ত্যাগ করা না করা নিয়ে বিতর্ক চরমে, যেখানে দু'পক্ষই জয়ের জন্য যেকোনো কিছু করতে রাজি, সেখানে এই পুরনো নিয়ম-কানুন মুখ থুবড়ে পড়ে।\n\nসিনিয়র লেবার এমপি ডেম মার্গারেট বাকেট এ বিষয়ে কিছুটা বিদ্রুপাত্মকভাবেই মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, \"পার্লামেন্ট ছাড়া সরকার পরিচালনার ঘটনা আমাদের ইতিহাসে নজির রয়েছে। তবে শেষবার এ ধরণের পরিস্থিতি যখন হয়েছিল, তা শেষ হয়েছিল গৃহযুদ্ধের মাধ্যমে\"।\n\nব্রিটেন ইইউ ছাড়ুক বা নাই ছাড়ুক, অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আগামী আরো অনেক বছর তিক্ত এবং বিভক্ত থাকবে।"} {"inputs":"...পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে গেলে এখনো তারা অবমাননার মুখে পড়েন। \n\nমামলা নথিবদ্ধ হলে তার কি বিচার পান? \n\nভারতের বিচার ব্যবস্থায় রাজনৈতিক প্রভাব আছে। কিছু-কিছু হাই প্রোফাইল মামলায় আসামীরা অবাধে ঘুরছে। \n\nবিচারের ক্ষেত্রে দেরি হয়। প্রতি চারটি ধর্ষণ মামলার একটিতে সাজা হয়। যেসব মামলা সমাপ্তির দিকে যায় সেখানে এই হার রয়েছে। \n\n২০১৮ সালে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত এক দশকে পুলিশের কাছে ধর্ষণের যত অভিযোগ এসেছে তার মধ্যে ১২% থেকে ২০% মামলা সমাপ্তির দিকে গেছে। \n\nধর্ষণের শিকার অনেক নারী এখন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"াপন করা হয়ে বলে তিনি উল্লেখ করেন। \n\nভিকটিমরা কি বিচার পায়? \n\nশুক্রবার মারা যাওয়া ২৩ বছর বয়সী সে নারীর শরীর ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। পুলিশ কর্মকর্তা প্রাভিন কুমার বলেন, এই ঘটনার দ্রুত তদন্ত এবং বিচার হবে। \n\nএর পরদিন হায়দ্রাবাদ শহরে একটি আন্ডার পাসে আরেক নারীর মৃতদেহ পাওয়া গেছে। \n\nএসব ঘটনার বিচারের দাবিতে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হয়েছে। \n\nইতোমধ্যে, অভিযুক্তদের মধ্যে দু'জনের মা বলেছেন, তাদের সন্তান যদি দোষী হয় তাহলে তাদের বিচার হোক। \n\nকিন্তু এখন আপাতত ভিকটিমের পরিবার নিজেদের ঘরের মধ্যে আবদ্ধ করে রেখেছে।বাড়ির সামনে একটি প্ল্যাকার্ডে লেখা আছে, 'কোন রাজনীতিবিদ নয়, মিডিয়া নয়, পুলিশ নয়, বহিরাগত নয়।'\n\nএর পরিবর্তে তারা চান অপরাধীদের শাস্তি।"} {"inputs":"...ব। গত বছর ৪০টি মুসলিম দেশকে নিয়ে সৌদি আরব আরেকটি জোটও গড়ে তুলেছে সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে।\n\nআরও পড়ুন:\n\nসৌদি আরবে কি পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে\n\nকানাডার দূত বহিষ্কার, কেন এত ক্ষেপেছে সৌদি আরব\n\nসৌদি যুবরাজ মোহাম্মদের হানিমুনের দিন শেষ? \n\nমিস্টার আলদাখিলের ধারণা যদি সৌদি আরবের বিরুদ্ধে পশ্চিমারা কোন নিষেধাজ্ঞা দেয় তাহলে দুই পক্ষের মধ্যে এই বিশ্বাসযোগ্য তথ্যের আদান-প্রদান একটা অতীতের ব্যাপারে পরিণত হবে। \n\nমধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ঘনিষ্ঠ মিত্র হচ্ছে সৌদি আরব\n\n৪. আঞ্চলিক জোট\n\nমধ্যপ্রাচ্যে ইর... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কারের বৃত্তি নিয়ে যে হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়তে গিয়েছিল, তাদের সবাইকে ফিরে আসার নির্দেশ দেয়।"} {"inputs":"...বলছেন, গণ-পরিবহনের সংখ্যা দেশে পাঁচ লাখের মতো কিন্তু দেশে প্রাইভেট কার সহ নানা ধরনের গাড়ির সংখ্যা ৪০ লাখের উপরে। কিন্তু তাদের উপরেই চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে বেশি। \n\nআইনের সঠিক প্রয়োগ নিয়ে সন্দেহ\n\nচট্টগ্রামের একজন শিক্ষক ইশরাত জাহান ঢাকার মহাখালী বাস স্ট্যান্ডের কাছে সিএনজির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। \n\nতিনি আইনটির সঠিক বাস্তবায়ন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। \n\nতিনি বলছেন, \"আইন সম্পর্কে এখনো শুনছি, এর আগেও শুনেছি। কিন্তু কথা হচ্ছে প্রয়োগ কতটা হবে। আইনতো আগেও ছিল। সেটাওতো প্রয়োগ হয়নি। তারা কি আগেও কখ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"বচেয়ে বিশৃঙ্খল খাতগুলোর একটি - সেটি মানবেন অনেকেই। \n\nঅন্যান্য খবর:\n\nলাভের জন্য আগাম পেঁয়াজ তুলছেন কৃষকেরা\n\nব্রিটিশ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ধামাচাপার অভিযোগ\n\nবাংলাদেশ টেস্ট দলটি কি ঢেলে সাজানো প্রয়োজন?"} {"inputs":"...বস্থান রয়েছে ফিলিস্তিনিদের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের পক্ষে। \n\nতবে গত কয়েক বছরে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে। \n\nসংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন ইসরায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়েছে। \n\nএমন প্রেক্ষাপটে পাসপোর্টে পরিবর্তনের ফলে ইসরায়েলে প্রতি বাংলাদেশের নমনীয় অবস্থানের ইঙ্গিত কীনা- সেই প্রশ্নও উঠেছে। \n\nআরও পড়ুন:\n\nইসরায়েল-ফিলিস্তিন প্রশ্নে ডেমোক্র্যাট শিবিরে গভীর পরিবর্তন\n\nগুগল ম্যাপে গাযার স্যাটেলাইট ছবি কেন ঝাপসা \n\nসাবেক একজন পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন বলেছেন,... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"দিতে পারবো না।\" \n\n তিনি উল্লেখ করেছেন, ফিলিস্তিন এবং মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে বাংলাদেশের যে নীতি আছে, তাতে বাংলাদেশ অটল অবস্থানেই থাকবে।\n\nপাসপোর্টে ইসরায়েলের প্রসঙ্গ বাদ দেয়ার ঘটনাকে তিনি প্রশাসনিক এবং আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার বিষয় বলে তুলে ধরেন।\n\nকিন্তু ই-পাসপোর্ট প্রথমদিকে যাদের দেয়া হয়েছে, তখন ইসরায়েলের প্রসঙ্গ বাদ দেয়া হয়নি।\n\nবাংলাদেশের পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সাবেক একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ই-পাসপোর্টের আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার বিষয়টি ইসরায়েলের নাম উল্লেখ থাকা বা না থাকার ওপর নির্ভর করে না বলে তিনি মনে করেন।"} {"inputs":"...বে পাকিস্তান সাকলাইন সায়িদাহকে নিয়োগ করেছিল। কিন্তু প্রায় বছর খানেক ধরে বাংলাদেশ তাকে গ্রহণ করছে না বাংলাদেশ। এর পর থেকেই বাংলাদেশে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতের পদটি খালি রয়েছে। \n\nবিশ্লেষকদের অনেকেই মনে করছেন যে দুই দেশের মধ্যে নতুন করে কূটনৈতিক বিবাদ তুঙ্গে ওঠার এটিই একটি কারণ। \n\nসাকলাইন সায়িদাহকে কেন গ্রহণ করা হয়নি, তা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী নির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি। তবে তিনি মন্তব্য করেন যে কূটনীতিতে এটা অনেক এমনটা ঘটে।\n\n\"যে কোনো রাষ্ট্র যাকে পছন্দ করে না তাকে বলেই দিতে পারে যে ওকে চ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র যারা নিয়মিত বাংলাদেশে যেতেন, তাদেরও যাওয়া বন্ধ। \n\n\"এতেই অবস্থা বোঝা যায়,\" মন্তব্য করেন এই সাংবাদিক।"} {"inputs":"...ব্যয় বহন করে রোহিঙ্গা তরুণীদের নিয়ে যান বিয়ের জন্য। \n\n\"ক্যাম্প থেকে এভাবে বিয়ের জন্য পাত্রী নিতে কন্যার পিতাকেই যৌতুক দেয় পাত্ররা', বলছিলেন মি. হোসেন। \n\nরোহিঙ্গা ক্যাম্পের নারীদের বিয়ের পাত্রী হিসেবে মালয়েশিয়া যাওয়ার আগ্রহের প্রবণতা নতুন নয়। \n\nগত বছর টেকনাফের ক্যাম্প থেকে পালিয়ে যাওয়া শত শত নারীকে আটক করে আবার ক্যাম্পে ফিরিয়ে এনেছিল বিজিবি, যারা বিয়ে করার জন্য মালয়েশিয়া যাওয়ার উপক্রম করেছিলেন। \n\nওইসময় একজন রোহিঙ্গা তরুণী বিবিসিকে বলেছিলেন, তারা গরীব হওয়ার কারণে ভাল থাকার এটাই ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র মধ্যে অনিশ্চয়তা কাজ করছিল। কিন্তু শুধুমাত্র একটি তরুণী খুব জোরের সঙ্গেই ১৩৮ সংখ্যাটি উচ্চারণ করছিলেন।\n\n\"সে বলছিলো, আমি জানি, ট্রলারে ১৩৮ জন মানুষ ছিল\"। তার এই তথ্যকে আমলে নিয়ে ১৩৮ সংখ্যাটিকে ট্রলারের যাত্রীসংখ্যা ধরে নিখোঁজদের উদ্ধার তৎপরতা চালানো হচ্ছে এখন।\n\nযাদের জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে তাদেরকে এরই মধ্যে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। \n\nনিমজ্জিত ট্রলারটি মঙ্গলবারই টেনে তুলে আনা হয়। \n\nসেটি তন্ন তন্ন করে খোঁজার পর ভেতরে আর কোন মৃতদেহ নেই বলে জানাচ্ছেন কর্মকর্তারা। \n\nআরো খবর:\n\nকানাডায় বাংলাদেশিদের 'বেগমপাড়া' কি সত্যিই আছে?\n\nকরোনাভাইরাসে হওয়া রোগের নতুন নাম 'কোভিড-১৯'\n\nখালেদা জিয়ার মুক্তি: এখন প্যারোলেও রাজি পরিবার\n\nকরোনাভাইরাস: প্রধান সংক্রমণকারীরা কেন গুরুত্বপূর্ণ"} {"inputs":"...মকর্তারা মাধ্যমে তার প্রতিষ্ঠান ১০ হাজার টাকা পেয়েছে। \n\nতবে একই উপজেলার আরেকটি মাদ্রাসা বিলাছড়া মোকামবাজার ইশহাকিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, তাদের প্রতিষ্ঠান কোন অর্থ সহায়তা পায়নি। \n\nএকজন অধ্যক্ষ বিবিসিকে জানিয়েছেন, যদিও সরকারি সাহায্যের পরিমাণ খুবই কম, কিন্তু স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের অনুরোধে তারা সেই অর্থ সাহায্য গ্রহণ করেছেন। \n\nকওমি মাদ্রাসাগুলোর ছয়টি শিক্ষা বোর্ডের একটি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ (বেফাক)সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস ব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"়েছে। \n\nকোন কোন মাদ্রাসা রমজানের কারণে কিছুটা আর্থিক সহায়তা পাচ্ছে। আবার অনেকে অপেক্ষা করছেন ঈদুল আযহার জন্য, যে সময় চামড়া সংগ্রহ করে মাদ্রাসাগুলো বড় একটি আয় করে থাকে। \n\nএসব মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষ আশা করছে, লকডাউন উঠে যাওয়ার পর আস্তে আস্তে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা আবার স্থানীয় সাহায্য-অনুদান পেতে শুরু করবেন এবং তাদের সংকট কেটে যাবে।"} {"inputs":"...মা অতিক্রম করছে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে মোড় নিয়েছে?\n\nদাতব্য ওয়েবসাইট মেন্টালি হেলদি স্কুলসের মতে, বাচ্চাদের আচরণ থেকেই জানা যায় যে তারা কিভাবে নিজেদের গোপন সমস্যা বা দুর্দশার সঙ্গে মানিয়ে চলছে।\n\nতাই এটা বোঝা জরুরি যে শিশুটি তার আচরণের মাধ্যমে আপনাকে কিছু বলার চেষ্টা করছে কিনা।\n\nএ ব্যাপারে প্রাক্তন শিক্ষক ব্রেন্ডা ম্যাকহিউ জানান, \"আমাদের স্কুলে একবার ১০ বছর বয়সী একটা ছেলে বলেছিল যে সে মনে করতো যে সবাই তাকে 'মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা আক্রান্ত কড়া ছাত্র' হিসাবে দেখে।\n\n\"কিন্তু সে নিজেকে একজ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"দা করে ফেলা বা নিজেকে আঘাত করা বোঝায় না।\n\nমেন্টাল হেলথ ফাউন্ডেশনের পরিচালক ডাক্তার অ্যান্টনিস কৌসৌলিস বলেছেন, অল্প বয়সীদের যারা এ ধরণের আচরণগত মানসিক সমস্যায় ভুগছে। তাদের ক্ষেত্রে প্রায়ই একটা প্রশ্ন ওঠে যে, \"তারা কি নিজেরা সমস্যাগ্রস্ত নাকি তারা কোন সমস্যার মধ্যে আছে?\"\n\nগুরুতর এবং স্থায়ী আচরণগত সমস্যা ডাক্তারি ভাষায় কন্ডাক্ট ডিসঅর্ডার হিসাবে পরিচিত - যেটা শৈশবের সাধারণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর একটি।\n\nশিশুর কন্ডাক্ট ডিসঅর্ডার থাকার কয়েকটি লক্ষণ: \n\nমিস ম্যাকহিউ জানান, \"এটি এমন একটি সমস্যা যা দীর্ঘসময় ধরেই চলে আসছে।\"\n\nতবে কখন এটি স্বাভাবিক আচরণ এবং কখন এটি রোগের উপসর্গ? সেটা ধরতে পারা খুব কঠিন বলে তিনি জানান।\n\nএক্ষেত্রে শিশুর বাজে আচরণের হার কেমন সেটা বের করাই আসল কাজ বলে তিনি জানান।"} {"inputs":"...য়ের বিক্ষোভে উস্কানি দিচ্ছে।\"\n\nঅব্যাহত বিক্ষোভে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছেন ছোট-বড় সব ব্যবসায়ী। দোকানের শাটার অর্ধেক বন্ধ। দোকানের নিরাপত্তা ক্যামেরায় কালি স্প্রে করছে এক বিক্ষোভকারী।\n\nআমেরিকার স্বার্থ কী?\n\nকিন্তু হংকংয়ে অস্থিরতায় ইন্ধন কেন দেবে যুক্তরাষ্ট্র? তাদের স্বার্থ কী?\n\nড. মাহমুদ আলী মনে করেন, চীনের অভিযোগের পেছনে হয়তো যথার্থ কারণ রয়েছে। \n\n\"গত কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি নীতিমালায় বার বার বলা হয়েছে যে চীন এখন তাদের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ। সুতরাং চীনকে নীচে নামাতে সামরিক, রাজনৈত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"এটাই বলার চেষ্টা করছেন, চাপের কাছে কখনই তারা নতি স্বীকার করবেন না।\""} {"inputs":"...যু হারও কম, যেটি এই জাতের ছাগলের সংখ্যা বৃদ্ধি ও জনপ্রিয়তার আরেকটি বড় কারণ।\" \n\nবাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, দেশে প্রতি বছর গড়ে ২ কোটি ২০ লাখ ছাগল উৎপাদন হয়, যার ৯৫ শতাংশই ব্ল্যাক বেঙ্গল। \n\nএর মধ্যে বড় অংশটি বাংলাদেশের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব কোরবানির সময় জবাই করা হয়। \n\nকোরবানির সময় দেশে যত গরু জবাই হয়, তার দেড়গুন ছাগল জবাই হয়।\n\nগত পাঁচ বছরে দেশে ছাগল আমদানি করতে হয়নি।\n\nব্ল্যাক বেঙ্গলের চামড়াও বিশ্বে প্রসিদ্ধ। আন্তর্জাতিক বাজারে ছাগলের চামড়াকে গোটস্কিন ও কিডস্কিন ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":", যে কারণে পাঠার সংখ্যা কম।\"\n\n\"বৈজ্ঞানিক গবেষণায় আমরা দেখেছি, একই পাঠা যদি একই পরিবারের কয়েক প্রজন্মের ছাগীর প্রজননের একমাত্র উৎস হয়, অর্থাৎ আন্তঃপ্রজনন হতে থাকে, তাহলে তার জিনের বৈশিষ্ট্যের মান আগের মত থাকবে না।\"\n\nএই মূহুর্তে দেশে গড়ে ১৬২টি ছাগীর প্রজনন হয় একটি পাঠা দিয়ে।\n\nতিনি কৃত্রিম প্রজননকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াকে এর সামধান মনে করেন। \n\nবাংলাদেশে প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইন্সটিটিউট ২০০০ সালের দিকে কৃত্রিম প্রজননের ওপর গবেষণা শুরু করে। \n\nএখান থেকে গবেষণাগারে উৎপাদিত উন্নত জাতের পাঠা খামারীদের মধ্যে দেয়া হয়, তবে সে সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।"} {"inputs":"...যে দুই ভিডিওতেই নির্দেশ প্রদানকারী ব্যক্তি আঞ্চলিক বাচনভঙ্গিতে কথা বলা আজারবাইজানি নাগরিক। আর প্রথম ভিডিওতে দেখতে পাওয়া বন্দীদেরই দ্বিতীয় ভিডিওতে হত্যা করা হয়। \n\nআজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ভিডিওগুলোকে ভুয়া হিসেবে দাবি করেছে এবং এই ধরনের ভিডিও প্রকাশ করে উস্কানি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে। \n\nভিডিও ক্লিপগুলো অবশ্য প্রকাশিত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সরিয়ে নেয়া হয়। \n\nতর পরদিনই আজারবাইজানের প্রসিকিউটর জেনারেল ঘোষণা দেন যে ঐ ভিডিওগুলো যে ভুয়া, তা তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছেন তারা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"অপমানের মধ্য দিয়ে তাদের হত্যা করে।\"\n\nতিনি জানান ইউরোপিয়ান আদালতে আর্মেনিয়ার প্রতিনিধি এরই মধ্যে ঐ ভিডিওগুলোর কপি চেয়েছেন। মি. তাতোইয়ান জানিয়েছেন যে তিনি ঐ ভিডিওগুলোর কপি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার, ইউরোপিয়ান কাউন্সিলসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পক্ষকে পাঠাবেন। \n\nহাদরুত অঞ্চলের ঐ ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর যুদ্ধরত দুই পক্ষই বিবৃতি দিয়ে অনেক যুদ্ধবন্দীর নাম প্রকাশ করেছে। \n\nআজারবাইজান দুইজন বন্দীর চিকিৎসা সেবা পাওয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে আর্মেনিয়ানরা কারাবাখের একটি হাসপাতালে এক আজারবাইজানি বন্দীর চিকিৎসা পাওয়ার ছবি প্রকাশ করেছে। \n\nযুদ্ধাপরাধ কী?"} {"inputs":"...র নানা রকম কোট তৈরি করে তা রফতানি করে তার কোম্পানি 'লন্ডন ট্রাডিশন'। মানুষ তাদের পণ্য কেনে এ কারণেই যে, এগুলো ইংল্যান্ডে তৈরি। \n\nব্রেক্সিট নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে তিনি যে ইকবাল আহমেদের মতো তার ব্যবসা অন্য কোথাও সরিয়ে নেবেন সেই সুযোগ নেই। কারণ তাহলে 'মেড ইন ইংল্যান্ডে'র ট্যাগ তিনি আর ব্যবহার করতে পারবেন না।\n\nআরও পড়ুন:\n\nব্রেক্সিট নিয়ে পাঁচটি প্রশ্ন ও তার উত্তর\n\nব্রেক্সিট: আর কী বিকল্প হাতে আছে ব্রিটেনের?\n\nব্রেক্সিট: যে সাতটি পথে হাঁটতে পারে ব্রিটেন\n\n\"যদি ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে কোন চুক্তি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"াই, ব্রেক্সিটের পর আমরা কী করবো? আমাদের পরিকল্পনা কী?\" \n\n\"যেহেতু কাস্টমারদের আমরা সঠিক জবাব দিতে পারি নাই, তাই আমাদের কাস্টমাররাও দ্বিধা-দ্বন্দ্বে। আমাদের অর্ডার কমে যাচ্ছে।\""} {"inputs":"...রতিকূলে যাচ্ছিলো, তারপরেও তাদের বাহিনী প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলো। \n\nযুক্তরাষ্ট্র তখন জাপানি দ্বীপে রক্তক্ষয়ী আগ্রাসন চালানোর কথাও ভেবেছিলো।\n\nইয়াল্টা সামিট হয়েছিলো এখানে\n\nইয়াল্টায় কী হয়েছিলো\n\nরুজভেল্ট ভূমধ্যসাগরীয় কোনো এলাকায় বসতে চেয়েছিলেন আর স্ট্যালিনের ছিলো বিমানভীতি। \n\nতিনিই ইয়াল্টা বৈঠকের প্রস্তাব দেন। \n\nকর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছিলো ৪ঠা থেকে ১১ই ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের আবাসস্থল লিভাদিয়া প্রাসাদে যেটি রাশিয়ার শেষ জ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রাষ্ট্রকে যুদ্ধ শেষ হবার আগে দূরপ্রাচ্যের দিকে দ্রুত সরে আসতে বললেন। \n\n১৯৮৯ সাল পর্যন্ত দু ভাগে বিভক্ত ছিলো বার্লিন\n\nপরে কী হলো\n\nকয়েক মাসের মধ্যে রাজনৈতিক অবস্থার নাটকীয় পরিবর্তন হলো। \n\nরুজভেল্ট মৃত্যুবরণ করেন এপ্রিলে ও ক্ষমতায় আসলেন হ্যারি ট্রুম্যান। \n\nমে মাসে জার্মানি নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করলো এবং ১৬ই জুলাই যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু বোমার সফল পরীক্ষা চালালো। \n\nপরীক্ষার পরদিনই প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান উইনস্টন চার্চিল ও জোসেফ স্ট্যালিনের সাথে বার্লিনের বাইরে পোটসড্যাম সম্মেলনে যোগ দিলেন। \n\nট্রুম্যান স্ট্যালিনকে তেমন একটা জানতেননা। চার্চিল ক্ষমতায় ছিলেন মে, ১৯৪০ পর্যন্ত। তার পরিবর্তে ১৯৪৫ এর নির্বাচনের পর আসলেন ক্লিমেন্ট অ্যাটলি। \n\nতখন সম্মেলনের মুডটাই ছিলো ভিন্ন। \n\nযুক্তরাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকরা ছিলেন আত্মবিশ্বাসী কারণ তারা পরমাণু বোমার অধিকারী। \n\nট্রুম্যান স্ট্যালিনের বিষয়ে আরও সন্দিহান ছিলেন। \n\nতিনি ও তার উপদেষ্টারা বিশ্বাস করতেন যে সোভিয়েত ইয়াল্টা চুক্তির বিষয়ে অনড় থাকবে না। \n\nদু বছরের মধ্যে এলো ট্রুম্যান ডকট্রিন—অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নের রাশ টেনের ধরার ঘোষণা দিলো—শুরু হলো স্নায়ু যুদ্ধ। \n\nপরে চার্চিল ও রুজভেল্ট দুজনের সমালোচনা হলো স্ট্যালিনকে বেশি সুযোগ দেয়ার জন্য। \n\nকিন্তু বাস্তবতা হলো তাদের তেমন কিছু করার ছিলো না, কারণ স্ট্যালিনের বাহিনী তখন পুরো মধ্য ও পূর্ব ইউরোপে। \n\nইয়াল্টার পর চার্চিল সোভিয়েত স্বার্থে আঘাতের পরিকল্পনা করলেও ব্রিটিশ সমরবিদদের কাছে তা ছিলো অবাস্তব। \n\nপ্রফেসর লেফলার বলেন, \"ইয়াল্টায় শুধু সে সময়ের বাস্তবতাই প্রতিফলিত হয়েছিলো\"।"} {"inputs":"...রবৃদ্ধির গতি শ্লথ হয়ে যাওয়ার সাথে এই সিদ্ধান্ত নেয়ার সম্পর্ক থাকতে পারে বলে ধারণা প্রকাশ করেছেন। তাদের যুক্তি, এর ফলে সরকার একটি বিকল্প পথ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে, যা অর্থনীতির গতি কমে যাওয়ার বিষয়টি থেকে মানুষের মনোযোগ সরিয়ে নিতে পেরেছে। \n\nঅনেক কাশ্মীরি মনে করেন, কাশ্মীরের বাইরের মানুষকে সেখানকার জমি কেনার বৈধতা প্রদান করে বিজেপি আসলে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরের জনতাত্বিক বৈশিষ্ট্য বদলাতে চায়।\n\nস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ'র সোমবারের ঘোষণা অধিকাংশ ভারতীয়কে অবাক করলেও, এত বড় মাপের একটি সি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"াশ্মীর রাজ্যে কার্যত অচলাবস্থা জারি রয়েছে\n\nএই সিদ্ধান্তের বৈধতা কতটা? \n\nভারতের সংবিধান অনুযায়ী, অনুচ্ছেদ ৩৭০ শুধুমাত্র 'রাজ্য সরকারের' সাথে সমঝোতার ভিত্তিতে পরিবর্তন করা যাবে। \n\nকিন্তু এক বছরের বেশি সময় ধরে জম্মু ও কাশ্মীরে রাজ্য সরকার বলতে আসলে কিছু নেই বললেই চলে। \n\nগত বছরের জুনে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতির সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালে কেন্দ্রের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়। \n\nএর অর্থ, কেন্দ্র সরকারের শুধুমাত্র ঐ রাজ্যে আইন বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা গভর্নরের অনুমোদন প্রয়োজন হতো। \n\nসরকার বলছে, এই পরিবর্তন আনা তাদের সাংবিধানিক আওতার মধ্যে এবং অতীতেও কেন্দ্রীয় সরকার এধরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। \n\nতবে এবিষয়ে বিশেষজ্ঞদের ভিন্নরকম মতামত রয়েছে। \n\nসংবিধান বিশেষজ্ঞ এ জি নুরানি বিবিসি হিন্দিকে বলেন, \"এটা সম্পূর্ণভাবে অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত। ৩৭০ ধারার আইনী দিকটা পরিষ্কার। কেউ এটার বিলোপ ঘটাতে পারে না।\"\n\nআরেকজন সংবিধান বিশেষজ্ঞ সুভাষ কাশ্যপ সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেন যে এই নির্দেশ 'সংবিধান সম্মত' এবং এর কোনো 'আইনী বা সাংবিধানিক ত্রুটি নেই।' \n\nবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনী চ্যালেঞ্জ জানাতেই পারে, তবে কাশ্মীর ইস্যুটি ভারতের জন্য খুবই সংবেদনশীল। \n\nএই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করলে কোনো রাজনৈতিক দলকে 'ভারতবিরোধী' হিসেবে চিহ্নিত করা হতে পারে - কাজেই বিরোধী দলগুলো নিশ্চিতভাবেই এ ধরণের কোনো পদক্ষেপ নেয়ার বিষয়ে সচেতন থাকবে। \n\nঅরাজনৈতিক কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের পক্ষেও তাই এধরনের কোনো পদক্ষেপ নেয়া যথেষ্ট চ্যালেঞ্জের বিষয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।"} {"inputs":"...রাবরই পিছিয়ে পড়ছেন। \n\nতাদের মতে কংগ্রেসের সামনে এক বিরাট বাধা হলো 'ব্র্যান্ড মোদী'। \n\nব্যক্তিত্বে লড়াইয়ে হেরে যাচ্ছেন রাহুল, বলছেন অনেকে\n\nতারা বলেন, নরেন্দ্র মোদী তার প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন কিন্তু তার কথা এখনো লোকের মনে আস্থা সৃষ্টি করতে পারে। \n\nআর রাহুল গান্ধীর সমালোচনা হচ্ছে যে তার কোন আকর্ষণী শক্তি নেই, লোকজনের সাথে তিনি সম্পর্ক তৈরি করতে পারেন না, তিনি দিকভ্রান্ত এবং প্রায়ই নানা রকম রাজনৈতিক ভুল করে বসেন। মি. মোদী নিজেই অনেকবার বলেেছন যে রাহুল গান্ধী এ অবস্থানে এসেছেন নিজ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ন অংশ নেবেন এমন সম্ভাবনা কম. তবে প্রিয়াংকা হয়তো আগামীতে একটা বৃহত্তর ভুমিকা নিতে পারেন। \n\nআমেথির আসনে রাহুল গান্ধীকে হারিয়েছেন স্মৃতি ইরানী\n\nকংগ্রেস কি আবার উঠে দাঁড়াতে পারবে?\n\nশেষ পর্যন্ত এটাই বলা হচ্ছে যে, কংগ্রেস পার্টির ভারতকে যেমন করে গড়তে চায় - 'সেই ভিশন' ব্যর্থ হয়েছে। \n\nকিন্তু মি. মোদী যেভাবে ভারতের রাজনৈতিক হৃৎস্পন্দন ধরতে পেরেছেন এবং তা প্রভাবিত করেছেন - কংগ্রেস সেখানে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের আত্মানুসন্ধান করতে হবে, কেন এটা ঘটলো তা বের করতে হবে, বলছেন দলটির নেতারা। \n\nতারা আরো বলছেন, নির্বাচনের ফল যতই খারাপ হোক, রাহুল গান্ধীর পাশে তারা থাকবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, শুধু রাহুল নয় আরো অনেক নেতাই তো হেরে গেছেন। সব নির্বাচনেই এটা হয়, অনেকে জেতেন, অনেকে হারেন। \n\nএরা আরো মনে করিয়ে দিচ্ছেন, ১৯৮৪ সালে এই বিজেপিই মাত্র দু'টি আসন পেয়েছিল। \"তারা সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে এখানে আসতে পারে, তাহলে আমরাও পারবো।\" \n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nপশ্চিমবঙ্গে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি'র উত্থানের তাৎপর্য কী?\n\nভারতের নির্বাচন: নরেন্দ্র মোদীর বিজয় কী বার্তা দিচ্ছে\n\nআবার মোদী সরকার: কী প্রত্যাশা হবে বাংলাদেশের?"} {"inputs":"...রাস নিয়ে করা গবেষণার ভিত্তিতে নভেল করোনাভাইরাসের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণা তৈরি করতে চান না বিশেষজ্ঞদের অনেকেই। \n\nএপ্রিলে অস্ট্রেলিয়ার এবিসি রেডিওকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে অস্ট্রেলিয়ার ডেপুটি চিফ মেডিক্যাল অফিসার মাইকেল কিড বলেন নভেল করোনাভাইরাস ফ্রিজে টিকে থাকতে পারে কিনা আর থাকলেও কতক্ষণ টিকে থাকতে পারে, তা গবেষণার আগে বলা সম্ভব না। \n\nতিনি বলেন, \"সার্স করোনাভাইরাস নিয়ে গবেষণা হলেও নভেল করোনাভাইরাস সম্পর্কে তেমন কোনো গবেষণা হয়নি। কাজেই আমরা নিশ্চিতভাবে জানি না যে এই ভাইরাসটির বৈশিষ্ট্য সার্স ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কে বের করা মাছ-মাংস নিয়ে কাজ করবেন যারা, তাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং নিয়মিত ভিত্তিতে হাত ধোয়ার মত বিষয়গুলো মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। যেই কাজে ভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে, সেরকম প্রত্যেকটি ছোট ছোট কাজ শেষে মনে করে হাত ধোয়া জরুরি।\""} {"inputs":"...রি তখন দেখতাম চট্টগ্রামের আশপাশের জেলা - নোয়াখালী, কুমিল্লা এসব জায়গা থেকেও বলীরা আসতে শুরু করলো। এরপর সারা দেশ থেকে আসতে শুরু করে। এমনকি একবার আমার মনে আছে, ফ্রান্স থেকে দুজন কুস্তিগীর এখানে অংশগ্রহণ করেছিলো।\" \n\nসত্তরের দশক থেকে ধীরে ধীরে সারা দেশের বলীরা আসছেন বলে জানান মি. আনোয়ার। \n\nতিনি বলছেন, এটার যখন প্রথম টেলিভিশনে সম্প্রচার শুরু হয় তখনই এর সম্পর্কে সবাই আরও ভালোভাবে জানতে পারেন। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আই প্রথম এর সম্প্রচার করেছিলো। \n\nএরপর এখন সকল টিভি চ্যানেল সম্প্রচার করছে আর গণম... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"'\n\nজাপানি যে পদ্ধতি আপনার সঞ্চয়ে সাহায্য করতে পারে\n\n'এটা কি হলো?': শোকস্তব্ধ ঢাকার শ্রীলংকানরা"} {"inputs":"...রিকল্পনা নিয়ে ইসরায়েল আগাচ্ছিল, সেই 'টাইম বোমা' থামিয়ে দেয়া গেছে।\n\nআরও পড়ুন:\n\nসৌদি আরব-ইসরায়েল গোপন আঁতাতের কারণ কি\n\nফিলিস্তিনি-ইসরায়েলি সংঘাতের মূলে যে দশটি প্রশ্ন\n\n ইসরায়েলের কাছে আরবরা কেন পরাজিত হয়েছিল? \n\nইসরায়েলের সাথে কিছু আরব দেশের 'গোপন মৈত্রী'?\n\nইসরায়েলি সরকার বলছে, পশ্চিম তীর সংযুক্ত করার পরিকল্পনা তারা বাদ দিচ্ছে না, স্থগিত রাখছে মাত্র।\n\nকিন্তু সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই মন্ত্রী বলছেন, তারা মনে করেন এই সমঝোতার ফলে এই পরিকল্পনা কেবল স্থগিত নয়, পুরোপুরি থেমে যাচ্ছে।\n\n'আমাদের পি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"খা হচ্ছে এই সমঝোতাকে\n\nএক টেলিভিশন ভাষণে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেছেন, তিনি পশ্চিম তীরের কিছু অংশ ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার পরিকল্পনা স্থগিত রাখলেও তা বাতিল করেন নি, এই পরিকল্পনা এখনো আছে।\n\nঅথচ সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং যুক্তরাষ্ট্র দেখাতে চাইছিল, এই সমঝোতার ফলে ইসরায়েলকে যেন এই কাজ থেকে বিরত রাখা যাবে।\n\nবিশ্লেষকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু, দুজনেই আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এই সমঝোতা থেকে কিছু ফায়দা তুলতে পারেন।\n\nপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এটিকে তার পররাষ্ট্রনীতির এক বিরাট বিজয় হিসেবে দেখাতে চাইবেন। নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে তার ভাবমূর্তিকে চাঙ্গা করতে এরকম কিছু একটা দরকার। আর প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু দুর্নীতির অভিযোগ মাথায় নিয়ে যে বিপদের মধ্যে আছেন, সেখান থেকে মানুষের মনোযোগ অন্যদিকে সরানোর জ্ন্য এটিকে কাজে লাগাতে পারবেন।\n\nপশ্চিম তীরের বিরাট অংশকে ইসরায়েলের ভেতর ঢুকিয়ে ফেলার টোপ সেখানে বসতিস্থাপনকারীদের দিয়েছিলেন নেতানিয়াহু নিজেই। \n\nকিন্তু এর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিকভাবে যেরকম চাপের মুখে পড়তে হচ্ছিল ইসরায়েলকে, কাজটা প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর জন্য কঠিন হয়ে পড়েছিল। \n\nইসরায়েলের কট্টর দক্ষিণপন্থীদের সমর্থন ধরে রাখার জন্য আবার তিনি এই প্রতিশ্রুতি থেকে ফিরেও আসতে পারছিলেন না। \n\nইউএই-র সঙ্গে এই চুক্তির পর এখন তিনি এই পরিকল্পনা একদিকে স্থগিত রাখতে পারবেন, অন্যদিকে দেশটির মধ্যপন্থীদেরও সমর্থন পাওয়ার আশা করতে পারবেন।"} {"inputs":"...রিস্থিতি সমাজের প্রতিটি শ্রেণীর মানুষ হতাশায় ভুগছে, অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। যার কারণে ঘটছে একের পর এক সহিংসতার ঘটনা।\"\n\nবিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:\n\n'প্রিয়া সাহার বক্তব্য না শুনে ব্যবস্থা নয়'\n\nভারতের সুপারিশে বীর খেতাব পাওয়া পাকিস্তানি সৈনিক\n\nউদ্ভিদের বৃদ্ধিতে বাধার সৃষ্টি করছে সিগারেটের বাট\n\nসুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে মস্কোতে বিক্ষোভ\n\nভারতে হোয়াটসঅ্যাপে এরকম ভুয়া বার্তা ছড়িয়ে পড়ছিল অত্যন্ত দ্রুতগতিতে। যার কারণে অনেকে গণপিটুনির শিকার হন।\n\nসহনশীলতার সংস্কৃতি নেই\n\nচট্টগ্রাম বিশ্ব সমাজ বিজ্ঞান... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ান জানান তিনি।\n\nএজন্য গোয়েন্দা ইউনিটের আরও সক্রিয় হওয়া প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।\n\n \"পুলিশ বাহিনীর কাজ হবে, এ ধরণের ঘটনা প্রতিরোধে, এলাকা ভিত্তিতে তৎপর হয়ে কাজ করা, খোঁজখবর রাখা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়া।\" \n\n\"এজন্য ক্রিমিনাল ইন্টেলিজেন্সকে আরও কঠোর হতে হবে। কোথায় এ ধরণের ঘটনা হতে পারে বা হচ্ছে, কোথায় এ ধরণের অপরাধ প্রবণতা আছে, সেটাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।\"\n\nআইন শৃঙ্খলা বাহিনী।\n\nকিছুদিন আগে ভারতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া গুজবের কারণে বেশ কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। \n\nএরপর সরকারি বেসরকারিভাবে অনেক উদ্যোগ নেয়া হয়। সেইসঙ্গে সামাজিক মাধ্যমগুলো গুজব ঠেকাতে নানা ব্যবস্থা নেয়। \n\nএ ব্যাপারে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের ওপরেও জোর দেন তিনি।\n\n\"উন্মত্ত জনতা যখন পিটিয়ে কাউকে মেরে ফেলে তখন সেই ঘটনার সাক্ষী হিসেবে কিন্তু কাউকে পাওয়া যায়না। ফলে এক্ষেত্রে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হাতে নেয়াটাই জরুরি। আর সামাজিক সচেতনতা বিস্তার তারই একটা অংশ। প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়ার একটা অংশ হিসেবে এই বিষয়টিও আসবে।\"\n\nযেহেতু বাংলাদেশেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যাপক বিস্তার রয়েছে, সেক্ষেত্রে এগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রতিটা মানুষের আরও দায়িত্বশীল হওয়া প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। \n\n\"হঠাৎ একটা পোস্ট দেখেই উত্তেজনা ছড়িয়ে দেয়া অযৌক্তিক। এসব তথ্য দেয়ার আগে, সেটার সত্যতা যাচাই বাছাই করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভাল খারাপ দুটাই আছে। তাই এটাকে হুট করে বন্ধ করে দেয়াও সম্ভব না। এক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সচেতনতায় কাজ করতে পারে।\""} {"inputs":"...র্ক পুনরায় স্থাপন করতে চাইবে।''\n\n''কিন্তু আমি এই অভিযোগ মানতে রাজি নই যে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের তেল সম্পদের নিয়ন্ত্রণ নিতে চায়।''\n\nযুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করলেও মস্কো থেকে পাওয়া সমর্থনের প্রশংসা করছে ভেনেজুয়েলার প্রশাসন। \n\nভেনেজুয়েলায় মাঝে মাঝেই সহিংস আন্দোলন ঘটে\n\nকলম্বিয়ার রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক গবেষক ভ্লাদিমির রোভিন্সিকি বলছেন, রাশিয়ার কাছে আসলে তেল নয়, ভেনেজুয়েলায় অন্য স্বার্থ রয়েছে। \n\n''২০১৪ সাল থেকে ব্যবসার দিক থেকে রাশিয়ার অনেক বিনিয়োগ ঝুঁকিতে পড়েছে। ভেনেজুয়েলা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ারণে যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থীর সংখ্যা বাড়ছে\n\nসুতরাং সবটাই কি পররাষ্ট্রনীতির ব্যাপার? \n\nভ্লাদিমির রোভিন্সিকি বিশ্বাস করেন, মস্কো তাদের নিজস্ব খেলায় ওয়াশিংটনকে ব্যস্ত রাখতে চাইছে। \n\n''রাশিয়ানদের মতে, ইউক্রেন, জর্জিয়া এবং অন্য সাবেক সোভিয়েত দেশগুলোর মতো প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে মস্কোর যে সমস্যা রয়েছে, তা আমেরিকান মদদে হয়েছে।''\n\nসুতরাং, রোভিন্সিকি বলছেন, রাশিয়াও চাইছে ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান দেশগুলোয় নিজেদের প্রভাব বিস্তার করতে, যা হতে পারে আমেরিকার পেছন দরজায় কড়া নাড়ার মতো। \n\nবিরোধী নেতা ও স্বঘোষিত প্রেসিডেন্ট হুয়ান গুয়াইদোকে স্বীকৃতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ\n\n''রাশিয়ার সরকার ভাবতে পারে, তারা যদি ভেনেজুয়েলা এবং কিউবার মতো দেশের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে, তাহলে রাশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি বদলাতে চাপ তৈরি করতে পারে।'' \n\nডবিন্স বলছেন, এই অঞ্চলে রাশিয়ার ভূমিকাকে সবসময়েই হুমকি হিসাবে দেখে আসছে ওয়াশিংটন। ফলে যেসব দেশ রাশিয়াকে সমর্থন করে,তাদের যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করতে পারে না। \n\nমাদুরোকে নিয়ে কী হবে?\n\nডবিন্স বলছেন, ''তিনি যদি ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে, তাহলে রাশিয়া এটা প্রমাণ করে দেবে যে, তারা একটি সরকারকে টিকিয়ে রাখতে পারে, যেমনটা করেছে সিরিয়ায়।''\n\n''মাদুরোকে যদি বিদায় নিতে হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র এটা প্রমাণ করতে পারবে যে, তারা অপছন্দের কোন সরকারকে হটিয়ে দিতে পারে, যা রাশিয়ার জন্য একটি বড় ঝুঁকি হিসাবে দেখা হবে।"} {"inputs":"...র্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করি- প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সাথে কথা বলি। এবং অন্তত প্রথম ধাপটা ইমেলের মাধ্যমে করার বিষয়টি বিবেচনার সুযোগ আছে কীনা সেটা জিজ্ঞেস করি। উনি জানান, বিষয়টিতে ওনার হাত-পা বাঁধা। কারণ বাংলাদেশের নির্বাচনী আইন অনুযায়ী- পরিষ্কার লেখা আছে - তিনটি পর্যায়ই পোস্টের মাধ্যমে হতে হবে।\"\n\nসাঈদা মুনা তাসনিম বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে তিনি কথা বলেছিলেন ১৩ই ডিসেম্বর। এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী ভোটারদের দরখাস্ত \"তিন-চারদিনের মধ্যে ডাক মারফত ত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র অন্যতম মৌলিক একটি অধিকার- ভোটাধিকার। যুক্তরাজ্যে প্রায় ৭ লক্ষ প্রবাসী বাংলাদেশীর বাস। \n\nমি: আলী বলেন যে মামলার মাধ্যমে প্রবাসীরা তাদের ভোটাধিকার পেয়েছেন, সেই রিট মামলাটিও করেছিলেন একজন যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশী আলী রেজা খান। তিনি হাইকোর্টে এই মামলাটি দায়ের করা পর সেই মামলার ফলশ্রুতিতে প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রদানের পক্ষে রায় হয়। \n\nপ্রবাসীদের দাবির মুখে ২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরুর পর তৎকালীন এটিএম শামসুল হুদা কমিশন প্র্রথমবারের মত প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে উদ্যোগী হয়। তখনকার দুই নির্বাচন কমিশনার ছুহুল হোসাইন এবং অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসাইন এর সম্ভাব্যতা যাচাই করার জন্য যুক্তরাজ্য সফরও করেন। \n\n২০১৪ সালে রকীব উদ্দিন কমিশনও প্রবাসীদের ভোটার করতে উদ্যোগী হন। কিন্তু সে উদ্যোগও বেশিদূর এগোয় নি বলে যুক্তরাজ্য-প্রবাসী বাংলাদেশীদের অভিযোগ। \n\nদুই দশক ধরে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতারা প্রবাসীদের ভোটাধিকার দেওয়ার পক্ষে জোরালো আশ্বাস দিলেও এত বছরেও কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হয় নি।\n\nযুক্তরাজ্য প্রবাসীরা মনে করছেন তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে একটা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলেও তাদের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়টি দীর্ঘসূত্রিতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে রয়েছে। ফলে প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনের মতে এবারও একাদশ সংসদ নির্বাচনে অন্তত পোস্টাল ব্যালটে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ ও হতাশ। \n\nবিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন:\n\nটাকার মালা পরানো নিয়ে যা বললেন মির্জা ফখরুল\n\nবরিশালে ছয় আসন কিন্তু সবার দৃষ্টি সদর ও গৌরনদীতে \n\nশকুনে নিয়ে গিয়েছিল জাহাঙ্গীরের বড়দিনে দেয়া যে হীরা"} {"inputs":"...লে শরীর অতিরিক্ত মাত্রায় ফুলে যায় শুরু হয়। কীভাবে এটি ঘটছে, তা আমরা এখনো নিশ্চিতভাবে জানি না।\"\n\nফুসফুসে প্রদাহ তৈরি হওয়াকে নিউমোনিয়া বলে। \n\nআপনার মুখ দিয়ে প্রবেশ করে শ্বাসনালী দিয়ে ফুসফুসের ছোট টিউবগুলোয় যদি যাওয়া যেত, তাহলে আপনি হয়তো শেষপর্যন্ত ক্ষুদ্র আকারের বায়ুথলিতে গিয়ে পৌঁছাতেন। \n\nএই থলিগুলোতেই রক্তে অক্সিজেন যায় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড বের হয়। কিন্তু নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে এই ক্ষুদ্র থলিগুলো পানি দিয়ে ভর্তি হতে শুরু করে এবং ফলস্বরুপ শ্বাস নিতে অস্বস্তি তৈরি করা, শ্বাসপ্রশ্বাসে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ণ করে আবার শরীরে প্রবেশ করানো হয়। \n\nতবে ক্ষতির মাত্রা বেশি হলে কখনো কখনো অঙ্গ প্রত্যঙ্গ শরীরকে আর বাঁচিয়ে রাখতে সক্ষম হয় না। \n\nইসিএমও মেশিন দিয়ে এক রোগীর চিকিৎসা করা হচ্ছে\n\nপ্রথম মৃত্যু \n\nচিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করার পরও অনেকসময় রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। \n\nচীনের উহান শহরের জিনইনতান হাসপাতালে মারা যাওয়া প্রথম দু'জন আপাতদৃষ্টিতে স্বাস্থ্যবান ব্যক্তি ছিলেন, যদিও তারা দু'জনই দীর্ঘসময় ধরে ধূমপান করতেন। \n\nপ্রথম যিনি মারা গিয়েছিলেন, ৬১ বছর বয়সী এক পুরুষ, তিনি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সময় তার তীব্র নিউমোনিয়া ছিল। \n\nতার শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা ছিল, এবং ভেন্টিলেটরে রাখা হলেও তার ফুসফুস বিকল হয়ে যায় এবং হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়। \n\nহাসপাতালে ১১ দিন থাকার পর ঐ ব্যক্তি মারা যান। \n\n৬৯ বছর বয়সী দ্বিতীয় যে ব্যক্তি মারা যান তারও শ্বাস প্রশ্বাসে ব্যাপক সমস্যা ছিল। \n\nতাকেও একটি ইসিএমও মেশিনের সহায়তা দেয়া হয়, কিন্তু তবুও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। রক্তচাপ কমে যাওয়ার পর তীব্র নিউমোনিয়া ও সেপটিক শকে মারা যান তিনি।"} {"inputs":"...শতাব্দীর গোড়ার দিকে আলী কেমাল প্রথমে একজন সাংবাদিক ছিলেন। পরে রাজনীতিতে যোগ দেন। অটোম্যান মন্ত্রিসভায় খুব কম সময়ের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছিলেন তিনি। \n\n১৯২০ এর দশকে আলী কেমাল গণপিটুনিতে নিহত হন। \n\nপত্রিকায় তার এক কলামে বোরকা পরা নারীদের চিঠির বাক্সের সাথে তুলনা করার পর প্রচণ্ড সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন বরিস জনসন\n\nবাবার সূত্রে তার বংশের ইতিহাস জানতে, স্বজনদের সাথে দেখা করতে বরিস জনসন একবার তুরস্কে গিয়ে বেশ কিছুদিন ছিলেন। \n\nতার মুসলিম হেরিটেজের কথা মাঝেমধ্যেই প্রকাশ্যে বলেন বরিস জনসন। । ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ট সন্দেহ রয়েছে।\n\nযদি না পারেন, বরিস জনসনের প্রধানমন্ত্রীত্বের মেয়াদ খুবই সংক্ষিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী বছর এই মাসে অর্থাৎ ২০২০ সালে তিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন তা নিয়ে অনেক বাঘা বাঘা রাজনৈতিক বিশ্লেষকও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।"} {"inputs":"...শুয়ে থাকলে শরীরের পেশির ক্ষয় হয়ে যায়। রোগীরা দুর্বল হয়ে পড়েন এবং পেশী পুনরায় তৈরি হতে সময় লেগে যায়। অনেকের এজন্য ফিজিওথেরাপির সহায়তাও দরকার হয়। \n\nআইসিইউতে থাকার সময় শরীর যেসব পর্যায়ের ভেতর দিয়ে যায়, সে কারণে অনেকের মধ্যে প্রলাপ বকা এবং মানসিক সমস্যা হওয়ারও সম্ভাবনা দেখা দেয়। \n\nচীন ও ইতালির রোগীদের ক্ষেত্রে পুরো শরীরের দুর্বলতা, সামান্য শারীরিক পরিশ্রমের পরেও শ্বাসকষ্ট হওয়া, ক্রমাগত কাশি এবং অনিয়মিত শ্বাসপ্রশ্বাসের খবর পাওয়া গেছে। সেই সঙ্গে অনেক ঘুমেরও দরকার হয়। \n\nকার্ডিফ এন্... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"হয়ে উঠেছেন? \n\nএ বিষয়ে সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া দুষ্কর। \n\n১৮ এপ্রিল পর্যন্ত জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছে পাঁচ লাখ ৬৮ হাজার ৩৮৮ জন। যদিও আক্রান্ত হয়েছেন ২২ লাখের বেশি মানুষ। \n\nতবে অনেক দেশে এই হিসাব রাখার পদ্ধতি আলাদা। অনেক দেশ সুস্থ হয়ে ওঠা মানুষের তথ্য প্রকাশ করে না। অনেক ক্ষেত্রে সামান্য বা হালকা আক্রান্ত ব্যক্তিদের তথ্য হিসাবের বাইরে থেকে যায়। \n\nগণিত মডেলের হিসাবে বলা যায়, ৯৯-৯৯.৫ শতাংশ মানুষ সুস্থ হয়ে ওঠেন। \n\nমরক্কোয় হাসপাতাল ছাড়ার সময় একজন কোভিড-১৯ আরোগ্য হওয়া ব্যক্তি হাসপাতালের মেঝেতে চুমু খাচ্ছেন\n\nআমার কি আবার কোভিড-১৯ হতে পারে? \n\nআবারো রোগটি হওয়ার বিষয়ে প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা আছে, কিন্তু নির্ভরযোগ্য তথ্যপ্রমাণ রয়েছে খুব কম। রোগীরা যদি ভাইরাসের বিরুদ্ধে সফলভাবে লড়াই করে জয়ী হতে পারে, তারা হয়তো শরীরের ভেতর একটি প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্ম দেয়। \n\nকরোনাভাইরাসের টিকা কতটা কার্যকর বা সফল হতে পারে, সেটি বোঝার ক্ষেত্রে পুনরায় ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া থেকে প্রতিরোধ করতে পারার এই ক্ষমতার বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।"} {"inputs":"...সময় রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীব ছড়ানোর ক্ষেত্রে বড় ভুমিকা রাখছে।\"\n\n“ফলে জীববৈচিত্র হারানোর ফলে এমন পরিবেশ তৈরি হচ্ছে যাতে মানুষ ও বন্যপ্রাণীর ঝুঁকিপূর্ণ সংস্পর্শ বেড়ে যাচ্ছে। তাতে কিছু কিছু ভাইরাস, ব্যকটেরিয়া বা প্যারাসাইটের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাচ্ছে।‍“\n\nএ ক্ষেত্রে কিছু রোগ বিস্তারের কথা বলা যায় - যেখানে মানুষ এবং বন্যপ্রাণীর ‘মধ্যবর্তী পর্ব’ বা ইন্টারফেসের এই যে ঝুঁকি - তা স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। \n\nমানুষ আর বন্যপ্রাণীর মাঝখানের 'ইন্টারফেস'\n\nমালয়েশিয়ায় ১৯৯৯ সালে নিপাহ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"চার বার নতুন রোগের উদ্ভব হয়। শুধু এশিয়া বা আফ্রিকা নয়, ইউরোপ বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এটা হচ্ছে।“ \n\n“নতুন রোগের ব্যাপারে নজরদারির গুরুত্ব এখন আরো বেড়ে যাচ্ছে। আমরা এখন পৃথিবীতে মহামারি ছড়ানোর জন্য প্রায় আদর্শ পরিবেশ সৃষ্টি করে ফেলেছি” – বলছেন অধ্যাপক বেলিস। \n\nঅধ্যাপক ফেভরেও এ ব্যাপারে একমত। তার কথা – করোনাভাইরাসের মতো ঘটনা আগামীতে বার বার ঘটতে পারে। \n\nতিনি বলছেন, এ থেকে আমাদের শিক্ষা নেবার আছে যে কীভাবে মানুয়ের কর্মকান্ড প্রাকৃতিক জগতের ওপর প্রভাব ফেলছে ।"} {"inputs":"...হয় ইমেইলের মাধ্যমে কিন্তু সেই ইমেইলের কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।\n\nএখানে পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি খেলতে পারলে টেস্ট খেলতে সমস্যা কোথায় এমন একটি প্রশ্ন থেকে যায়। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী নিজামুদ্দিন চৌধুরী বলেন, \"নিরাপত্তা নিয়ে যারা কাজ করছেন তারা বোঝেন যে অল্প সময় থাকা ও বেশি সময় থাকার মধ্যে অবশ্যই পার্থক্য রয়েছে। আমরা টি-টোয়েন্টি খেলতে রাজি হয়েছি, এটা পাকিস্তানের মাটিতে ক্রিকেটকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।\"\n\nপাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড আমাদের এই প্রস্তাব যদি গ্রহণ করে সেটা পাকি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ছুঁড়ে দিলেন মুকেশ আম্বানি \n\nমাদক নিয়ন্ত্রণে এখন কেন হটলাইন চালু হলো?\n\n'সোয়াইন ফ্লু' নিয়ে কি উদ্বেগের কারণ আছে?"} {"inputs":"...হয়েছিল ৩৭ হাজার ৩৯৫টি, আসামি ছিল ৪৭ হাজার ৪০৩ জন। ২০১৭ সালে মামলার সংখ্যা ১ লাখ ছয় হাজার ৫৩৬ জন, আসামি এক লাখ ৩২ হাজার ৮৮৩ জন।\n\nতারা বলছেন, ইয়াবা পরিবহনে সুবিধাজনক, দামও কম আর মিয়ানমার থেকে প্রচুর যোগান আসছে, এসব কারণে এই মাদকটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।\n\nসরকারের মাদক বিরোধী অভিযানে অনেক সন্দেহভাজন মাদক ব্যবসায়ী নিহত বা গ্রেপ্তার হয়েছে।\n\nঅভিযোগ রয়েছে, মাদক ব্যবসায় রোহিঙ্গা থেকে শুরু করে নানা পেশাজীবী, রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, ব্যবসায়ী, ছাত্র-ছাত্রীরা জড়িয়ে পড়েছে। সরকারের মাদক বিরোধী অভিযানে অ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"উদ্দীন আহমেদ বলছেন \"এখনো এটা সত্যি যে, সমাজের সবাই যে সমানভাবে জাগ্রত হয়েছে তা নয়। তবে তাদের জাগিয়ে তোলার কাজটা শুরু হয়েছে\"।\n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়তে পারেন:\n\nগরমে অতিষ্ঠ জনজীবন: বৃষ্টি নামবে কবে? \n\nবাংলাদেশ, শ্রীলংকা ও পাকিস্তানের সেমিফাইনালের হিসাব\n\nসুইমিং পুলে বুরকিনি পরে নিষেধাজ্ঞা ভাঙ্গলেন নারীরা"} {"inputs":"...় বলে, “চীন ও ইরানের এই চুক্তি বিশ্বের তেল ও গ্যাস খাতের ভারসাম্যে মৌলিক পরিবর্তন আনবে যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে মার্কিন ডলারের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না।\"\n\nতবে অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন, চীন ও ইরানের মধ্যে সম্পর্কে ঘনিষ্ঠতা হঠাৎ করে আকাশ থেকে পড়েনি। \n\nনব্বইয়ের দশকে থেকেই এই দুই দেশ সহযোগিতা নিয়ে কথা বলছে। ২০১৫ সালে ইরানের সাথে করা পারমানবিক চুক্তি থেকে একতরফাভাবে আমেরিকার সরে যাওয়া এবং ইরানের একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় এই প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়েছে।\n\nইরানের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ন চাবাহার বন্দরে চীন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"স্বাগত জানানো হচ্ছে। ইরানের রেল যোগাযোগের উন্নয়ন এবং সম্প্রসারণে চীন ব্যাপক বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে\n\nচীন-ইরান এই সম্পর্কের প্রভাব কি হবে?\n\nযুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় গবেষক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক শিরিন হান্টার মিডল-ইস্ট আইতে এক নিবন্ধে বলছেন, ইরানের সাথে চুক্তি মধ্যপ্রাচ্যে চীনের অবস্থান সংহত করবে। “সেই সাথে ইরানের অর্থনীতির প্রভূত উন্নতি হবে। ফলে তাদের রাজনীতিও স্থিতিশীল হবে।“ \n\nমিজ হান্টার মনে করেন, ইরানের সাথে সংঘাতের ব্যাপারে মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশের মধ্যে আগ্রহ কমবে। “এমনকি উপসাগরের অনেক দেশে চীনের সাথে এই ধরণের বিশেষ চুক্তিতে আগ্রহী হয়ে উঠতে পারে।\"\n\nআন্তর্জাতিক সম্পর্কের ওপর ইরান এবং যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন কাবেহ আফছার সারসাইয়াবি। হংকংয়ের দৈনিক এশিয়া টাইমসে এক নিবন্ধে তিনি বলছেন, ইরান যদি চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয় তাহলে ঐ অঞ্চলের ভূ-রাজনীতির কৌশলগত সমীকরণ বদলে যাবে।\n\nতিনি বলেন, “খুব ধীরে হলেও নিশ্চিতভাবে চীন-ইরান এবং পাকিস্তানের মধ্যে একটি কৌশলগত জোট দানা বাঁধছে, যার সাথে অদূর ভবিষ্যতে যুক্ত হবে আফগানিস্তান, ইরাক এবং সিরিয়া।\"\n\nতার মতে, নতুন এই ভূ-রাজনৈতিক সম্ভাবনা যুক্তরাষ্ট্র তো বটেই, তার মিত্র ভারতের জন্যও এটা নিঃসন্দেহে মাথাব্যথার কারণ।"} {"inputs":"...়গায় কর্মরত শ্রমিকরা সমস্যায় পড়ছে। \n\n\"তাদের যে তেলকেন্দ্রিক অর্থনীতি, তারা দেখতে পাচ্ছে যে আগামী দশ বিশ বছরের মাথায় সেই তেল থেকে ইনকাম ক্রমশ কমে আসবে। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমে আসবে। তাই তারা তাদের পুরো ইকনমিটাকে আবার ঢেলে সাজাচ্ছে। তাদের শ্রম ব্যবস্থার ভেতরে তাদের নিজ পপুলেশনকে প্রথমবারের মতো জোরের সাথে নিয়ে আসছে।\" \n\nবিবিসি বাংলায় আরো খবর:\n\nবেঁটে পুরুষদের কী যৌনসঙ্গী পেতে সমস্যা হয়?\n\nদিল্লির বায়ুদূষণের মধ্যে কেমন খেলবে বাংলাদেশ?\n\nভারতের সাথে চুক্তি: প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবে ব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তার শিকার হন এই নারী।\n\n\"ওদের কথা হচ্ছে, টাকা দিয়ে ওরা কিনে আনে। ওরা যখন যেটা ইচ্ছা মন যা চাইবে তাই করাবে। কোনো বাধা দিতে পারবা না। আমি তিনটা বাসা চেঞ্জ করছি। তিনটা বাসাতে একই কাহিনী। আমি অ্যাম্বাসিতে যখন গেছি, চারশ মেয়ে পাইছি। সবারই কিছু না কিছু এরকম অভিজ্ঞতা।\"\n\nশ্রমিক ফিরে আসার সংখ্যাকে 'ব্যাপক' বলা যায় না: বায়রা\n\nশ্রমিক পাঠানোর সাথে জড়িত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পক্ষে বলা হচ্ছে, পুরুষ শ্রমিকদের ফিরে আসাটা স্বাভাবিক। \n\nবায়রা মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান জানান, সৌদিতে প্রায় ১৮ লাখ শ্রমিক কাজ করছে। প্রায় চার লাখের মতো নারী শ্রমিক আছে। \n\nমি. নোমান বলেন, প্রতিমাসে যত শ্রমিক বিদেশে যাচ্ছে তার প্রায় ষাট শতাংশ সৌদিতে যাচ্ছে। \n\n\"যে পরিমাণ লোক গিয়েছে, যে পরিমাণ চাকরি করছে সে তুলনায় যে পরিমাণ ফেরত আসছে সেটাকে ব্যাপক বলা যায় না\" - বলেন তিনি। \n\n\"নারী শ্রমিকদের নিয়ে আমরা স্টাডিতে দেখেছি ৬০-৭০% শ্রমিক ফেরত আসছে হোম সিকনেস, ফুড হ্যাবিট এবং ওয়ার্কলোড নিতে না পারার কারণে। আর ২০ শতাংশের মতো নারী বিভিন্ন রকম অ্যাবিউজ হচ্ছে।\"\n\n\"সেটা কেন হচ্ছে? আমরা যদি সেইসব নিয়োগকারীদের চিহ্নিত করতে পারি এবং তাদেরকে আর পাঠাবো না সেটা হতে পারে। ট্রেনিংয়ে যদি ঘাটতি থাকে সেটা আমাদের পূরণ করা দরকার\" - বলেন মি. নোমান। \n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nসৌদিতে নারী শ্রমিক নির্যাতনের কেন সুরাহা নেই?\n\n'যৌন প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় তিনদিন খেতে দেয়নি'\n\nসৌদি থেকে নারী শ্রমিকদের মৃতদেহ আসার সংখ্যা বাড়ছে"} {"inputs":"...়নি।\n\nকিন্তু তারপরও ভারতে সোশ্যাল মিডিয়া প্রচুর মানুষ এই পুরোনো ভিডিও শেয়ার করেছে। যাতে দেখা যাচ্ছে ভারতীয় সৈন্যরা পাঞ্জাবী গানের তালে তালে নাচছে। বিবিসির রিয়েলিটি চেক দেখেছে, সীমান্তে লাউডস্পীকার বসানোর অনেক আগের ভিডিও এটি।\n\nআরও পড়ুন:\n\nসেপ্টেম্বরে শেয়ার করা একটি ভিডিও রীতিমত ভাইরাল হয়েছিল। এটিতে দেখা যাচ্ছিল, পাঞ্জাবী সঙ্গীতের তালে তালে পাঁচ জন সৈনিক নাচছে। ৮৮,০০০ মানুষ ভিডিওটি দেখেছে। যারা এটি শেয়ার করেছেন, তারা দাবি করছিলেন, লাদাখে ভারত-চীন সীমান্তে ঘটেছে এই ঘটনা।\n\nকিন্তু 'রিভার্স-ইম... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কোন সৈন্যের কানের পর্দা ফেটে গেছে, এরকম খবরও কিন্তু কেউ নিশ্চিত করতে পারেনি।\n\nদাবি: ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বহনকারী একটি বাস দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার পর সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়।\n\nরায়: বিভ্রান্তিকর, কারণ এই দুর্ঘটনা সীমান্তের কাছে ঘটেনি।\n\nএটি ভারত-চীন সীমান্তে নয়, ছত্তিশগড়ের ছবি\n\nচীন থেকে একজন টুইটারে ২১শে সেপ্টেম্বর একটি ভিডিও পোস্ট করে, যাতে দাবি করা হয়, সীমান্ত নিয়ে আলোচনার জন্য ভারতীয়রা মাঝামাঝি জায়গা পর্যন্ত আসতে পারছে না, কারণ 'ভারতীয় সৈন্যরা নিজেরাই মারা পড়ছে, তাদের বাঁচাতেই তারা ব্যতিব্যস্ত।'\n\nভিডিওতে দেখা যায়, একটি সামরিক বাস নদীতে ডুবে যাচ্ছে, কাছে দাঁড়িয়ে আছে ভারতীয় সৈন্যরা। আর নীচের লেখায় দাবি করা হচ্ছে, \"লাদাখে ভারতীয় সেনাবাহিনীর আত্মহত্যার ভয়ংকর চেষ্টা।\"\n\nএই ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৫,০০০ বার। এই ভিডিওটি আসল, ভুয়া নয়। কিন্তু এই দুর্ঘটনা ভারত-চীন সীমান্তের কাছে নয়।\n\nএটি ভারতের মধ্যমাঞ্চলীয় প্রদেশ ছত্তিশগড়ে ঘটেছে। গত সেপ্টেম্বরে বিজাপুর জেলায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বহনকারী এই বাস বন্যায় একাকার হয়ে যাওয়া নদীর পানিতে পড়ে যায়। \n\nতখন ভারতীয় গণমাধ্যমে এই দুর্ঘটনার খবর বেরিয়েছে। উল্টে যাওয়া বাসটার ছবিও দেখানো হয়েছিল। তবে সেখানে কেউ মারা যায়নি।"} {"inputs":"...়ীরাও আমাদের সহায়তা করছেন।\"\n\nতিনি বলেন, \"ভোক্তা অধিকার থেকে যে তথ্য এসেছে সেটি বাস্তবতা বিবর্জিত। কিছু দোকানে এমন অনিয়ম হতে পারে সেটি ২\/৩ শতাংশের বেশি হবেনা।\" \n\n\"নিয়মিত বাজার তদারকি করা হচ্ছে। স্টোর ম্যানেজমেন্ট বিশেষ করে কোনো ধরণের ঔষধ কিভাবে রাখতে হবে।\"\n\nতিনি জানান: \"আবার কোনো ঔষধের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে কোম্পানি সেগুলো বদলে নতুন ঔষধ দেবে-এটিও নিশ্চিত করা হয়েছে\"। \n\nমি. রহমান বলেন, বাজারে এখন ৪০\/৪৫ হাজার ঔষধের আইটেম আছে এবং বাজারে গিয়ে দশটি ঔষধ চাইলে সেখানে মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ পাওয়া কঠিনই হ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"েগুলোতে ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারবেন। \n\nকর্মকর্তারা জানিয়েছেন দুটি ক্যাটাগরির মডেল ফার্মেসি হচ্ছে যার একটি হচ্ছে ঢাকা বা বড় শহরগুলোতে আর অন্য ক্যাটাগরির ফার্মেসি হবে থানা ও জেলা পর্যায়ে।"} {"inputs":"...়েদিরা রাতভর চিৎকার করতো, দরজা ধাক্কাতে থাকতো। নিজের বিষ্ঠা ছোঁড়াছুঁড়ি করতো।\n\nমি. ব্লেক বলেন, তিনি নিজে যেন এমন পাগল না হয়ে যান তার জন্য সবসময় সচেতনভাবে চেষ্টা করতেন। নিজের মনের সাথে লড়াই করতেন। “আমি দেখেছি অনেক কয়েদি নিজের কক্ষের মধ্যে মল-মূত্র ত্যাগ করে তা ছড়াচ্ছে। আমি ভাবতাম আমার যেন এই পরিণতি কখনো না হয়।“ \n\nআমেরিকাতে কোন কয়েদিকে নির্জন কারাবাসে পাঠানো হবে এবং সেই শাস্তির মেয়াদ কতদিন হবে সে সিদ্ধান্ত আদালত নেয়না, বরঞ্চ সেটি নেয় সংশ্লিষ্ট কারাগার কর্তৃপক্ষ। \n\nঅনেক ক্ষেত্রেই সেই সি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র এক ঘুষি মারছিল।“\n\nটানা পাঁচদিন এরকম নির্জন সেলের ভেতর থাকার পর ১৩ বছরের সোলান পিটারসন কারাগারে আত্মহত্যা করে। \n\nমি. পিটারসন বলেন, “রাত দুটোর সময় আমাকে টেলিফোন করে জানানো হয়, আমার ছেলে মারা গেছে।“ “আমি পাথর হয়ে গিয়েছিলাম। আমি কোনোদিন স্বপ্নেও ভাবিনি সে আত্মহত্যা করতে পারে। স্বাভাবিক একটি কিশোর ছিল সে।“\n\nঅতি সম্প্রতি আমেরিকাতে নির্জন কারাবাসের নিয়মে খুব ধীরে হরেও কিছু সংস্কার আনা হচ্ছে। যেমন, নিউইয়র্ক রাজ্যে আইন করে ১৫ দিনের বেশি নির্জন কারাবাস নিষিদ্ধ হয়েছে, যদিও এই আইন এক বছর পর্যন্ত কার্যকরী হবেনা। \n\nতাছাড়া, রাজ্যের গভর্নর ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি এই আইনে কিছু পরিবর্তন আনতে প্রস্তুত। নিউইয়র্ক সিটিতে ২২ বছরের কম বয়সীদের নির্জন কারাবাস নিষিদ্ধ হয়েছে। কিন্তু কিশোর আটক কেন্দ্রের কারারক্ষীরা এর বিরোধিতা করছে। তাদের যুক্তি এর ফলে কারাগারের মধ্যে সহিংসতা বেড়ে যাবে।\n\nবিবিসি বাংলায় অন্যান্য খবর:"} {"inputs":"...া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাদেকা হালিম বলেন, \"শহরাঞ্চলে পুরুষের তুলনায় নারীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার ও এতে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার কম। বাজার অর্থনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ায় বাইরে কাজের পাশাপাশি সংসারের কাজও তারা করছে। ফলে সময় কম পাচ্ছে।\"\n\n\"আর গ্রামাঞ্চলে নারীদের হাতে মোবাইল ফোন তেমনিভাবে পৌঁছায়নি। কারণ এর জন্য ক্রয়ক্ষমতা থাকতে হবে।\" \n\n\"পরিবারে একটি মোবাইল ফোন থাকলেও সেটি থাকে একজন পুরুষের কাছে। যা ব্যবহার করতে হলে নারীকে অপেক্ষা করতে হয়,\" - বলেন তিনি ।\n\nড. সাদেকা হালিম... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"আর মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে জেন্ডার গ্যাপ মাত্র ১%।\n\nজিএসএমএ-এর প্রতিবেদন বলছে, মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়িয়ে লিঙ্গ বৈষম্য কমানো গেলে, ২০২৩ সালের মধ্যে নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশগুলোতে ৭০ কোটি ডলার জিডিপি বাড়ানো সম্ভব।"} {"inputs":"...াঁত শিল্পের মন্দার কথা বলেছেন অনেকে\n\nপাবনা ১ আসন, সাঁথিয়া এবং বেড়ার আংশিক নিয়ে এই আসন গঠিত। এখনকার মানুষের মূল পেশা কৃষি। \n\nতারপরেই রয়েছে তাঁত শিল্প। দুই উপজেলায় ১৭ হাজার তাঁতশিল্পে মোট ৩৭ হাজারের মত শ্রমিক কাজ করছে। এছাড়া ব্যবসা বলতে যেটা রয়েছে সেটা ছোট-মুদি দোকানের ব্যবসা। বড়-ছোট কোন শিল্পকারখানা এখানে নেই। \n\nমো.আব্দুল কাদের (বেড়া উপজেলার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বেড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান) বলছিলেন \" এক এক নেতার কিছু ফলোয়ার থাকে। কিন্তু এখন পরিবেশ পরিস্থিতি সম্পূর্ণ পাল... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ী ছিলেন একসময়। \n\nদলবদল করে এখন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিয়েছেন। এলাকায় মতিউর রহমানের সমর্থকদের একটা তির্যক মনোভাব রয়েছে মি. সাইয়িদের প্রতি। তারা মনে করেন মি. নিজামীর ফাঁসি হওয়ার পিছনে তার ভূমিকা ছিল প্রত্যক্ষ।\n\nসালাউদ্দিন ইকবাল বলছিলেন \"এখানে প্রতীকই প্রধান বিষয়। এই প্রতীক দিয়ে আমরা একটা প্রতিযোগিতা পূর্ণ নির্বাচনে যেতে পারবো\"। \n\nস্থানীয় উন্নতির পাশাপাশি রাজনীতি নিয়ে ভাবছেন এখানকার সাধারণ মানুষ\n\nজামায়াতে ইসলাম একসময় বিএনপি জোটের বড় একটা ভোট ব্যাংক ছিল। \n\nদলটির অধিকাংশ নেতা যুদ্ধাপরাধের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত হয় এবং বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন দলটির নিবন্ধন বাতিল করে। \n\nএখন দলটির আইন অনুযায়ী কোন অস্তিত্ব নেই। কিন্তু বিএনপির হয়ে যে কেউ এই নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন। \n\nমো. শাহজাহান আলী। স্থানীয়ভাবে তিনি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেন। তিনি বলছিলেন \" এখানে মতিউর রহমানের নিজামীর প্রতি একটা সিমপ্যাথি ভোট আছে এটা ঠিক। আবার সাইয়িদ সাহেব দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেছেন এখন ধানের শীষে ভোট করছেন সেটা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে\"। \n\nতিনি বলছিলেন \"অতীতের নির্বাচনগুলো দেখে মনে হয়েছে এবারে প্রতিটা মানুষ একটা সুষ্ঠু ভোটের কথা বলছে। তাদের মনে কী আছে সেটা পরিষ্কার করে বলে না। মানুষ মুখ খোলে না। তারা চাই নিরপেক্ষ ব্যবস্থাপনায় সুষ্ঠু নির্বাচন\"। \n\nএই আসনের অপর প্রার্থীরা হলেন:\n\nপ্রার্থী-দল-প্রতীক\n\nনাজিবুর রহমান -স্বতন্ত্র-আপেল \n\nসরদার শাহজাহান - জাতীয় পার্টি -লাঙ্গল\n\nআব্দুল মতিন-ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-হাতপাখা\n\nশাখা্ওয়াত হোসেন -এনপিপি-আম\n\nশরিফুল ইসলাম -তরিকত ফেডারেশন-ফুলের মালা\n\nমো.জুলহাস নাইন-বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টি-কোদাল"} {"inputs":"...াঁর নাচ...এবং অবশ্যই, 'মুনওয়াক'\n\nমাইকেল জ্যাকসনের নাচের সবচেয়ে অভিনব অংশটি ছিল একটি বিশেষ মূদ্রা, যাকে 'মুনওয়াক' বলা হতো। \n\nএই 'মুনওয়াক' এর সময় জ্যাকসন বিশেষ ভঙ্গিমায় স্টেজের ওপরে এমনভাবে হেঁটে বেড়াতেন, যে দেখে মনে হতো তাঁর গোড়ালি স্টেজ স্পর্শ করছে না। \n\n'স্মুথ ক্রিমিনাল' গানে জ্যাকসনের নাচের মূদ্রা ব্যবহারের অভিনবত্ব নিয়ে সম্প্রতি গবেষণা চালিয়েছে বিজ্ঞানীরা\n\nনাচের মূদ্রাগুলোকে এতটাই সাবলীলভাবে উপস্থাপন করতেন জ্যাকসন, যে কখনো কখনো মনে হতো নাচের মধ্যেও স্পেশাল ইফেক্ট ব্যবহার করেছেন তিনি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"সমালোচকদের ব্যাপক আগ্রহ, যা তাঁকে সমসাময়িক অন্যান্য তারকাদের তুলনায় আলাদা একটি ভাবমূর্তি দিয়েছে। \n\nজীবনের শেষদিকে তাঁর চামড়া ফিকে হয়ে যেতে শুরু করে। সঙ্কুচিত হয়ে যেতে থাকে তাঁর নাকও। \n\nএমনটা শোনা যায় যে তিনি জোসেফ মেরিকের হাড়ও কেনার চেষ্টা করেছিলেন।\n\nঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি ইংল্যান্ডে জন্ম নেয়া জোসেফ মেরিক তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন ধরণের শারীরিক বৈকল্য ও অঙ্গবিকৃতিতে ভোগেন।\n\n২০০২ সালে জার্মানির একটি হোটেলের বারান্দার বিপজ্জনক দূরত্বে নিজের সন্তানকে নিয়ে আসার ঘটনায় কঠোর সমালোচনার মুখে পরেন\n\nনানা ধরণের শারীরিক ত্রুটি নিয়ে জন্ম নেয়া জোসেফ মেরিক ঐসময়কার চিকিৎসাশাস্ত্রের ইতিহাসে জায়গা করে নেন। \n\nজোসেফ মেরিকের রহস্যময় জীবনের ব্যাপারে সবসময়ই আগ্রহী ছিলেন মাইকেল জ্যাকসন। \n\nএ ঘটনার কিছুদিন পরেই একাধিক শিশু নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে জ্যাকসনের বিরুদ্ধে। \n\nতবে বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও, মাইকেল জ্যাকসনের বিরুদ্ধে আইনগত কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি কখনোই। \n\nমাইকেল জ্যাকসনের জীবনের শেষ কয়েকটা বছর কাটে জাঁকজমকপূর্ণ কনসার্টের মাধ্যমে সঙ্গীত জগতে রাজসিক প্রত্যাবর্তনের পরিকল্পনা করে। \n\nযেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে দেয়নি তাঁর অসময় মৃত্যু।"} {"inputs":"...াচ্ছে। \n\nডা. ইশরাত শারমিন বলছেন, \"বাংলাদেশে বাবা-মায়েরা মেয়ে শিশুদের সব কাজ করে দেন। এটা অতি-ভালবাসার কারণে হতে পারে, অথবা সে পারবে না -এই চিন্তা থেকেও হতে পারে। আগ বাড়িয়ে সব কিছু করে না দেয়া, এতে ভবিষ্যতে নিজে বুদ্ধি করে কিছু করার ক্ষমতা নষ্ট হয়। এই কারণেই হয়ত আমরা দেখি প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরও অনেক কাজে তার সাথে একজন পুরুষ থাকে।\" \n\nপরিবারে ছেলে ও মেয়েকে সমান সুযোগ দেয়ার কথা বলছেন ডা. শারমিন। \n\n\"মেয়েটিকে একটা পর্যায় পর্যন্ত পড়িয়ে বিয়ে দিতে হবে, এটাই তার একমাত্র গন্তব্য, শুধুমাত্র... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"শিশুর মনোভাব তৈরি হয়।\n\n\"মেয়ে শিশুকে সব ধরনের খেলনা কিনে দিন। ক্রিকেট ব্যাট, সাইকেল, শুধু পুতুল আর রান্নার খেলনা নয়।\" বলছেন ডা. ইশরাত শারমিন। \n\nএকটা বয়সের পর বাংলাদেশে মেয়েদের খেলা বন্ধ হয়ে যায়। ডা. রিয়াজ মোবারক মনে করেন মেয়ে শিশুদের সব ধরনের খেলা ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে উৎসাহিত করতে দেয়া উচিত।\n\n\"জিমে যাওয়া, সাতার কাটা এসব করতে দিলে সেটিও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে। খেলাধুলা, শরীর চর্চা ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ আত্মবিশ্বাস ও নেতৃত্ব দেবার ক্ষমতা তৈরি করে।\""} {"inputs":"...ান্য ব্যবহারকারীরা সেটাকে মূল্যায়ন করে।\n\n\"ভোক্তারা গ্রাহকদের পণ্য ব্যবহারের অভিজ্ঞতা বা প্রতিক্রিয়া জানতে সোশ্যাল মিডিয়াকে দ্রুতগতিসম্পন্ন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গ্রহণ করে\",বলেন আরেকজন সোশ্যাল মিডিয়া ডিরেক্টর ক্লের তোওহিল।\n\nএ কারণে সরবরাহ ব্যবস্থা, কিংবা কোনো জনপ্রিয় পণ্যের পরিবর্তনের ফলাফল হিসেবে প্রায়ই সামাজিক মাধ্যমে হামলার ঘটনা দেখা যায়। \n\nতবে কারণ যাই হোক না কেন প্রতিক্রিয়া দেখাতে হবে সবার আগে। \n\n'পরিকল্পনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ'\n\nমাশা মাকসিমাভা, বেলারুশের সোশ্যাল মনিটরিং কোম্পানি আওয়া... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"টেমকে আক্রান্ত করার জন্য এটা একটা সাধারণ পদ্ধতি।\"\n\nপাসওয়ার্ড এবং পোস্ট\n\nকিভাবে প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা নিরাপদ সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করবে তার ব্যবস্থাপনা করাটা একটি চ্যালেঞ্জ।\n\n\"নিয়োগদাতাদের পক্ষে কর্মীদের সামাজিক মাধ্যমের অ্যাকাউন্ট মনিটর করা সম্ভব নয়\",বলেন মিজ ঘোষ।\n\nএর পরিবর্তে তাদের এ বিষয়ে সচেতন করতে হবে এবং নিজেদের পাসওয়ার্ড ও সোশ্যাল পোস্ট নিরাপদ রাখার বিষয়ে জানাতে হবে। \n\nলন্ডন ভিত্তিক রেপুটেশন ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির পরামর্শক এম হারভে বলেন, কোনো ঘটনা ঘটলে, কর্মীরা প্রটোকল যেন বুঝতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে এবং প্রতিষ্ঠানকে রক্ষার চেষ্টা করে আগুন যেন আরও উস্কে না দেয় সেবিষয়ে নজর রাখতে হবে। \n\nসামাজিক তদারকির মাধ্যমে সুবিধা আদায়\n\nনজরদারি অথবা লিসেনিং অ্যাপস যেগুলো সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্ক থেকে প্রভাইড করা হয়, সেগুলোর মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ করে হারানো সুনাম পুনরুদ্ধার সম্ভব। হতে পারে।\n\nহ্যাকারদের মাধ্যমে, কিংবা অসন্তুষ্ট ক্রেতা অথবা আপনার পোস্ট করা কোনকিছুর বিরুদ্ধে সাধারণ নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া, নেতিবাচক সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্ট এক মুহুর্তে নষ্ট করে দিতে পারে আপনার পণ্যের তিল তিল করে গড়া সুনাম।"} {"inputs":"...াপতি আরশাদ জামাল দিপু বলেছেন, সরকারের নির্দেশনার বাইরে কিছু করেননি তারা।\n\n\"কিছু কারখানা খোলা ছিল, এদের মধ্যে কেউ পিপিই এবং মাস্কের মত পণ্য বানাচ্ছিল। এর বাইরে কিছু কারখানায় যেমন কোন অর্ডারের ৮৫ শতাংশ বা ৯০ শতাংশ কাজ হয়ে গেছে, দুয়েকদিন কাজ করলেই শেষ হবে অর্ডারের কাজ সেসব কারখানা সীমিত পরিসরে খোলা ছিল।\"\n\nতিনি বলছেন, বিজিএমইএর এখতিয়ার নেই কারখানা বন্ধ করার এবং সরকারের কারখানা খোলা রাখা সংক্রান্ত নির্দেশনা মেনেই কারখানা খোলা রাখা হয়েছিল। \n\nতিনি বলছেন, সরকারের নির্দেশনার বাইরে কিছু করা হয়নি।\n\n\"... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়।\"\n\nতবে মন্ত্রী সমন্বয়হীনতার অভিযোগ সঠিক নয় বলে দাবি করে বলেছেন, পোশাক কারখানার শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। \n\nবাংলাদেশের শীর্ষ রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাত করোনাভাইরাসের কারণে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকেরা। একই সঙ্গে চাকরি হারানোর শঙ্কায় আছে বহু শ্রমিক। \n\nএদিকে, বাংলাদেশে সাধারণ ছুটির মেয়াদ ১৪ই এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ছে। এর মধ্যে আগে থেকেই ১১ই এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ছিল। \n\nপ্রথম দফায় ২৬শে মার্চ থেকে ৪ঠা এপ্রিল পর্যন্ত দশদিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে বাংলাদেশের সরকার। \n\nএরপর ৩১শে মার্চ জানানো হয় ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে আরো পাঁচদিন, অর্থাৎ ৯ই এপ্রিল পর্যন্ত। আর ১০ ও ১১ই এপ্রিল শুক্র ও শনিবার হওয়ায় ১২ তারিখ থেকে কর্ম-দিবস শুরু হবার কথা ছিল।"} {"inputs":"...াবি জানিয়েছেন। \n\nসার্স ভাইরাসের সংক্রমণ চীনের একটি বন্যপ্রাণীর বাজারের সিভেট ক্যাট থেকে হয়েছিল বলে জানা গেছে\n\nচীন কী শুনবে?\n\nকরোনাভাইরাসের এই প্রাদুর্ভাবের ফলে অবৈধ বন্যপ্রাণীর বাণিজ্য বন্ধ আর জনস্বাস্থ্য রক্ষার প্রয়াসে ভূমিকা রাখতে পারে?\n\nবিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা চ্যালেঞ্জিং, কিন্তু একেবারে অসম্ভব নয়। \n\nসার্স ও মার্স ভাইরাসও বাদুড় থেকে সংক্রমিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, সেগুলো মানব শরীরে এসেছিল ক্যাভেট ক্যাট আর উটের মাধ্যমে। \n\nবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কটি বৈশ্বিক সভার আয়োজন করেছিল বেইজিং, যেটি কনভেনশন অন বায়োলজিক্যাল ডাইভারসিটি নামে পরিচিত। \n\nআন্তঃসরকার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে দশ লাখ প্রজাতি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে- যা মানব জাতির ইতিহাসে সর্বোচ্চ। \n\nচীনে বন্যপ্রাণীর ব্যাপক চাহিদার কারণে প্রতিবেশি দেশগুলোতে এ ধরণে বাজার তৈরি হচ্ছে\n\nভাইরাস প্রাদুর্ভাবের পরে চীনের অনিয়ন্ত্রিত বন্যপ্রাণীর বাজারের বিষয়টি অস্বীকার করা হয় চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলোয়। \n\n''এই সুযোগটিকে আমরা বন্যপ্রাণী রাখা, প্রজনন বা ব্যবহার বন্ধে একটি স্থায়ী পদক্ষেপ হিসাবে দেখতে চাই, যাতে এগুলো খাবার বা ঔষধ হিসাবে আর ব্যবহার করা না হয়,'' - বলছেন ডেবি ব্যাঙ্কস, লন্ডন ভিত্তিক একটি পরিবেশ তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তা, যিনি চীনের বন্যপ্রাণীর ব্যবহার নিয়ে বড় ধরণের অনুসন্ধান চালিয়েছেন। \n\nবিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যাভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লুর মতো রোগের প্রাদুর্ভাবে বিশ্বজুড়ে পাখির অনেক প্রজাতি রক্ষা পেয়েছিল। \n\nচীনে হাতির দাঁতের আমদানি নিষিদ্ধ হওয়ার পর বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা হাতিও রক্ষা পেয়েছে। \n\nতবে তারা এটাও গুরুত্ব দিয়ে বলছেন, বন্যপ্রাণীর ব্যবহার বন্ধের পদক্ষেপ সারা বিশ্ব জুড়েই নিতে হবে - শুধুমাত্র চীন নিলেই হবে না। \n\n''কিন্তু যেহেতু চীনে যেহেতু বন্যপ্রাণীর সবচেয়ে বড় বাজার রয়েছে, সে কারণে তারা এক্ষেত্রে অগ্রগামী ভূমিকা রাখতে পারে।''"} {"inputs":"...াবে। ইয়েমেন থেকে হুথি বিদ্রোহীরা সৌদি আরবে যেসব বিস্ফোরক-বাহী ড্রোন পাঠাচ্ছে, তারা সেগুলোও ঠেকিয়ে দিতে সহায়তা করবে।\n\nসম্পর্কিত খবর:\n\nসৌদি যুবরাজ মোহাম্মদের হানিমুনের দিন শেষ? \n\nইরান পরমাণু বোমা বানালে আমরাও বানাবো: সৌদি যুবরাজ\n\nসৌদি আরবে আল-হাথলুলের মুক্তির পেছনে কী হিসেব-নিকেশ?\n\nমসনদের পেছনের শক্তি\n\nমি. বাইডেন যে কৌশল নিয়েছেন তাতে যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও ঝুঁকি রয়েছে। বাদশাহ সালমান খুবই অসুস্থ, এবং সৌদি আরবের দৈনন্দিন দেশ পরিচালনার কাজটি তিনি করতে অক্ষম। ফলে যুক্তরাষ্ট্র পছন্দ না করলেও তাদের হ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"া একটু সতর্কভাবে চাইবেন।\"\n\nবিবিসি বাংলায় অন্যান্য খবর:\n\nমঙ্গল গ্রহে নাটকীয় অবতরণের পর এখন যেসব অনুসন্ধান চালাবে নাসার নভোযান\n\nকেন প্রথা ভেঙ্গে ঋতুমতী অবস্থায় পুজো করলেন পশ্চিমবঙ্গের এক ছাত্রী"} {"inputs":"...ার নিয়ম অনুযায়ী, এখন ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র কিনতে হচ্ছে, তেমনি মুনাফার টাকাও সরাসরি ব্যাংক হিসাবে জমা দেয়া হচ্ছে। ফলে আগের মতো কুপন কেটে মুনাফার টাকা উত্তোলনের সুযোগ নেই। \n\nফলে সঞ্চয়পত্র কেনার সময় একটি ব্যাংক হিসাবের নাম ও নম্বর সঙ্গে দিতে হয়। \n\nই-টিআইএন\n\nএক লাখ টাকার বেশি অঙ্কের সঞ্চয়পত্র কিনতে হলে ইলেকট্রনিক কর শনাক্তকরণ নম্বর (ই-টিআইএন) নম্বর থাকতেই হবে। সঞ্চয়পত্র কেনার সময় এই নম্বর ও তার কপি জমা দিতে হবে। \n\nদেশের নারী, বয়স্ক নাগরিক এবং অবসরে যাওয়া সাবেক চাকরিজীবীদের একট... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"হক। \n\nশাহনাজ পারভীনের স্বামী সরকারি চাকুরীজীবী ছিলেন। তার জমানো টাকা দিয়ে তারা সঞ্চয়পত্র কিনে রেখেছেন, যা দিয়ে তাদের সংসারের খরচ নির্বাহ হয়। \n\nতিনি বলছিলেন, ''ব্যাংকে মুনাফা জমা হওয়ার পদ্ধতিতে ভালো হয়েছে, আমাদের ঝামেলা কমেছে। কিন্তু আমার স্বামীর সব আয়, জমি বিক্রির আয় দিয়ে সঞ্চয়পত্র কিনেছি। ব্যাংকে সুদের হার কম, শেয়ার বাজারের অবস্থা ভালো নয়। এখন যদি বিনিয়োগের সীমা কমিয়ে দেয়া হয়, তাহলে আমাদের বাকি টাকা কোথায় বিনিয়োগ করবো?''\n\nদেশের নারী, বয়স্ক নাগরিক এবং অবসরে যাওয়া সাবেক চাকরিজীবীদের একটি বড় অংশ, তাদের পারিবারিক আয়ের ক্ষেত্রে সঞ্চয়পত্রের ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল।\n\nদেশের ব্যাংকগুলোর তুলনায় সঞ্চয়পত্রে সুদের হার বেশি হওয়ায় অনেকেই এই খাতে বিনিয়োগে উৎসাহী হন।\n\nআরেকজন গ্রাহক লায়লা রুমিনার বিনিয়োগের সীমা এখনো অতিক্রম করেনি। তবে তিনি বলছেন, ''আমাদের মতো মধ্যবিত্তের টাকা বিনিয়োগের ভরসার জায়গা সঞ্চয়পত্র। সেখানে যদি এতরকম বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়, সেটা আসলে আমাদেরকেই বিপদে ফেলে দেয়।''\n\nবিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:\n\nমস্কোবাসীকে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন দিতে শুরু করেছে রাশিয়া\n\nচাঁদের পৃষ্ঠে পতাকা স্থাপন করলো চীন\n\nধরা পড়ল পুতুলের পেটের ভেতরে বিরল সরীসৃপ পাচারের ঘটনা \n\nআমেরিকার সাথে সংঘাতে তৈরি হচ্ছে চীন: মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান"} {"inputs":"...ার্থীদের কাছ থেকে যে ব্যাপক যৌন নির্যাতনের খবর পাওয়া গেছে তার ব্যাপারে জাতিসংঘের সিনিয়র কর্মকর্তা প্রমীলা প্যাটেন বলেন, ধর্ষণ হচ্ছে গণহত্যার একটি অস্ত্র। \n\nচীনেরও রাখাইন প্রদেশে বড় আকারের রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ রয়েছে। এর মধ্যে আছে ৭২০ কোটি ডলারের একটি গভীর সমুদ্র বন্দর, এবং গ্যাস পাইপলাইন। ভারতেরও আছে একটি কয়েকশ কোটি ডলারের পরিবহন কাঠামো আছে। \n\nরাখাইন অর্থনৈতিক এলাকা\n\nমানচিত্রে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ\n\nঅক্টোবর মাসে রাখাইন অর্থনৈতিক এলাকার জন্য একটি কমিটি গঠনের কথা ঘোষণা করা হয়। এতে রাখাইন রাজ্য... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"গ্যাস অনুসন্ধান প্রকল্প কিছুটা পিছিয়ে গেছে, কিন্তু এর সবটাই হয়তো রাজনৈতিক কারণে নয়। কারণ বৈশ্বিকভাবেই তেল ও গ্যাসের দাম কমে যাওয়ায় পরিস্থিতিটাই এমন।"} {"inputs":"...াসোগজিকে 'কোরবানির পশু' বলে বর্ণনা করেছিল এক ঘাতক\n\nখাসোগজিকে খুন করা হয়েছে, নতুন সৌদি স্বীকারোক্তি\n\nহত্যার আগে থেকেই কীভাবে হুমকি দেয়া হচ্ছিল খাসোগজিকে\n\nসৌদি আরবের সাথে কী 'চাল' চালছে তুরস্ক?\n\nমি. বাইডেন যে একেবারে ফাঁকা বুলি দেননি তার ইঙ্গিত স্পষ্ট। ইতিমধ্যেই ইয়েমেনের যুদ্ধে সৌদি আরবকে সহযোগিতা বন্ধের কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। \n\nএরপর খাসোগজি হত্যাকাণ্ড নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়ে তা আরো খোলাসা করলেন।\n\nসৌদি-আমেরিকা সম্পর্কে নতুন রূপ\n\nখাসোগজি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর ১৭... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"এবং খুব দ্রুতই হয়তো তিনি তা হয়ে যেতে পারেন।“\n\nসেই বিবেচনায় অনেক পর্যবেক্ষক মনে করছেন সিআইএর রিপোর্টে যুবরাজ মোহাম্মদের নাম করা হলেও তাকে হয়তো ব্যক্তিগতভাবে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হবে না। \n\nবড়জোর আমেরিকায় সৌদি রাষ্ট্রীয় তহবিলের বিনিয়োগ নিষিদ্ধ সহ কিছু ব্যবস্থা হয়তো দেখা যেতে পারে।\n\nবিবিসির বারবারা প্লেট মনে করেন হোয়াইট হাউজ হয়তো তাদের অসন্তোষ জানাবে, ব্যক্তিগত জবাবদিহিতার কথা বলবে, তবে একই সাথে “কিছু ক্ষেত্রে রিয়াদের সাথে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।“\n\nতবে হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে খুব স্পষ্ট করে জানান দেয়া হচ্ছে যে মি. ট্রাম্পের চার বছরে যেভাবে চলেছে সৌদি আরবের সাথে সম্পর্ক - তা আর একই কায়দায় চলবে না। \n\nসে কারণেই প্রেসিডেন্ট বাইডেন কথা বলেছেন সৌদি বাদশাহর সাথে - যদিও সরকার কার্যত চালাচ্ছেন তার ছেলে যুবরাজ মোহাম্মদ। \n\nহোয়াইট হাউজ স্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছে এখন থেকে এটাই হবে তাদের নীতি।\n\n“প্রেসিডেন্ট বাইডেন সৌদি আরবের সাথে সম্পর্কে নতুন কাঠামো দেবেন,“ খোলাখুলি বলেছেন তার মুখপাত্র জেন সাকি। \n\nবিবিসি বাংলায় আরো খবর:\n\nব্রাজিলের আমাজন বনভূমি যেভাবে বিক্রি হচ্ছে ফেসবুকে\n\nমুশতাক আহমেদের মৃত্যুতে বিক্ষোভ, তদন্তের আশ্বাস সরকারের\n\nব্রিটেনে ফিরতে পারবেন না শামীমা বেগম\n\nকারাগারেই মৃত্যু লেখক মুশতাক আহমেদের\n\nবাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গের নতুন ট্রেনে ভারতীয়দের কী লাভ"} {"inputs":"...ি অঙ্গীকার করেছেন।\n\nভার্চুয়াল বৈঠকের আগে দুই দেশের মধ্যে সাতটি সমঝোতা স্মারক (এমইও) স্বাক্ষর হয় ।\n\nতবে, এর দুই দিন পরেই আরেকটি সংবাদ সম্মেলনে মি. মোমেন বলেন, 'সীমান্তে যাতে একজনও মারা না যায়, সে ব্যাপারে ভারত অঙ্গীকার করেছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা হচ্ছে, সীমান্ত হত্যা ঘটছে। তাই আমরা উদ্বিগ্ন।' \n\nবিজিবি মহাপরিচালকের বক্তব্য নিয়ে সমালোচনা \n\nসীমান্ত হত্যা বন্ধে কূটনৈতিকভাবে এবং বিজিবির পক্ষ থেকে চেষ্টা চলছে বলে জানান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ সাফিনুল ইসলাম।\n\nরো... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের বৈঠক কিংবা সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর বৈঠকে বারবার সীমান্তে নন লেথাল বা প্রাণঘাতী নয় এমন অস্ত্র ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। \n\nজরুরি মুহূর্ত ছাড়া এমন অস্ত্র ব্যবহার না করার অঙ্গীকারও করেছে বিএসএফ। \n\nএসব প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও সীমান্তে বেসামরিক বাংলাদেশী হত্যার ঘটনা বারবার ঘটলেও বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কোনো জোরালো প্রতিবাদ বা পদক্ষেপ- কোনটিই দেখা যায়নি।"} {"inputs":"...ি রাজপরিবারের মেয়েরা অপরিচিতদের সামনে আসে না। প্রাসাদে একমাত্র নারী যাকে আমি দেখেছিলাম, সে একজন ফিলিপিনো আয়া।\"\n\n\"আমাকে যে কেউ দেখছে এ ব্যাপারটা আমি আগে বুঝতে পারি নি। কিন্তু সৌদি সিংহাসনের ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারী তখন আমাকে দেয়ালে লাগানো কয়েকটি সিসিটিভি ক্যামেরা দেখালেন।\"\n\n\"তার পর থেকে পড়ানোর সময় আমি আত্মসচেতন হয়ে গিয়েছিলাম।\"\n\n\"কিছুদিনের মধ্যেই মোহাম্মদ এবং তার ভাইদের আমার বেশ পছন্দ হয়ে গেল। তারা ছিল রাজপুত্র, এবং তাদের জগত ছিল অর্থ-বিত্ত-বিলাসে ভরা। কিন্তু তাদের সাথে আমার স্কুলের ছাত্রদের ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"জনসমক্ষে ততটা পরিচিত নন।\" \n\n\"সৌদি রাজপুত্রদের শিক্ষাদানের এই সময়টা ছিল আমার জীবনের একটা অনন্য পর্ব।\""} {"inputs":"...ি সিরিজের আগে যখন দল ঘোষণা করা হয় তখন শিভাম দুবেকে নেয় ভারত। তৎক্ষণাত জানিয়েও দেয়া হয়েছিল যে বোলিং এর পাশাপাশি দ্রুত রান নেয়ার দক্ষতার কারণেই শিভাম দুবেকে নেয়া হয়েছিল।\n\n২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে ভারতের করুন নায়ার একটি ত্রিশতক হাঁকান। ভারতের দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে এক ইনিংসে ৩০০ রান তোলেন তিনি।\n\nএর আগে ভিরেন্দর সেহওয়াগ এই কাজ করেন।\n\nক্রিকেট সম্পর্কে আরও কিছু খবর:\n\nকিন্তু এই ৩০০ করার ৪ ইনিংস পরেই তাকে দল থেকে বাদ দেয়া হয় ও আজিঙ্কা রাহানেকে দলে ফেরত আনা হয়।\n\nমূলত আজিঙ্কা রাহানের চোট... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ন ভারতের ওপেনার পৃথ্বী শকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০১৮ সালে ঘরের মাটি রাজকোটে 'ব্রেক' দেয় ম্যানেজমেন্ট।\n\nবাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্তকে অভিষেক করানো হয় নিউজিল্যান্ডের মাটিতে যেখানে টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের জন্য স্বাভাবিক খেলা বেশ কঠিন।\n\nআরো খবর:\n\nপেঁয়াজের দাম নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ক্ষোভ আর ট্রল\n\nব্রিটিশ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ধামাচাপার অভিযোগ\n\nচট্টগ্রামে গ্যাস বিস্ফোরণে ৭ জন নিহত"} {"inputs":"...িকসের সংস্পর্শে কারা কারা এসেছিলেন সেটা অনুসন্ধান করা হচ্ছে। এবং এ সংক্রান্ত উপযুক্ত নোটিফিকেশন এবং সুপারিশ প্রস্তুত করা হচ্ছে\"।\n\nবৃহস্পতিবার রাতে ফক্স নিউজের সঞ্চালক শন হ্যানিটির সাথে একটি ফোন কলে মিঃ ট্রাম্প বলেছিলেন যে তিনি এবং মিসেস ট্রাম্প \"হোপের সাথে অনেকটা সময় কাটিয়েছেন\"।\n\n\"সুতরাং আমরা দেখব, কী হয়,\" প্রেসিডেন্ট বলেন, মিস হিকস প্রায়শই মাস্ক পরতেন তারপরও তিনি করোনাভাইরাস পজিটিভ হয়েছেন।\n\nমিঃ ট্রাম্প বেশিরভাগ সময় মাস্ক পরার বিরোধী ছিলেন এবং সরকারী কাজের সময় প্রায়শই তার সহযোগী বা অন্যদ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ামিত হয়েছেন, তাদের মধ্যে দুই লাখেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন।\n\nহোয়াইট হাউস সহায়তাকারী যারা প্রেসিডেন্টের সংস্পর্শে আসেন, প্রতিদিন তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়।\n\nহোপ হিকস প্রায়শই অন্যান্য সহযোগীদের সাথে প্রেসিডেন্টের সাথে ভ্রমণ করতেন।\n\nহোপ হিকস কে?\n\n•যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাট অঙ্গরাজ্যের গ্রিনউইচে বেড়ে উঠেছেন।\n\n•কৈশোরে মডেলিং শুরু করেন একবার রাল্ফ লরেনের বিজ্ঞাপনে তাকে দেখা গিয়েছিল।\n\n•আগে একটি জনসংযোগ সংস্থার হয়ে কাজ করতেন। ওই প্রতিষ্ঠানটি ইভানকা ট্রাম্পের ফ্যাশন ব্যবসা এবং ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের ব্র্যান্ড পরিচালনার কাজ করতো।\n\n•২০১৪ সালে ট্রাম্প অর্গানাইজেশনে যোগ দেন এবং রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও ডোনাল্ড ট্রাম্প এক বছর পরে তাকে তার প্রচার দলে নিয়ে আসেন।\n\n•মিঃ ট্রাম্প তাকে \"হোপস্টার\" নামে ডাকতেন, তিনি তাঁর অন্যতম বিশ্বস্ত সহায়ক এবং এমন কিছু লোকের মধ্যে তিনি আছেন যারা ট্রাম্পকে তার মতামত পরিবর্তন করতে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেন।"} {"inputs":"...িজ্ঞানভিত্তিক লকডাউন নূন্যতম ১৪দিন হতে হয়। \n\nআবার যেভাবে বিধিনিষেধ পালিত হচ্ছে তাতে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ কতটা সম্ভব হবে সে প্রশ্ন উঠেছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় সর্বোচ্চ কঠোর হবার তাগিদ দিচ্ছেন। \n\nবে-নজির আহমেদ বলেন \"আমার মত হলো একটা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা দরকার। স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা। এ জরুরি অবস্থার আওতায় খুব ক্ষিপ্রতার সাথে সবদিক থেকে যদি ম্যানেজ করা যায় তাহলেই একটা সমাধান হতে পারে।\" \n\nএদিকে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিধিনিষেধ মানার ক্ষেত্রে মারাত্মক অনীহা দেখা গেছে। জো... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"লাদেশে বেশ কিছু ওষুধ কোম্পানির উৎপাদন সক্ষমতা আছে যা কাজে লাগানোর মোক্ষম সময় এটি।\n\n\"আমাদের সক্ষমতা আছে, নো-হাউ আছে, এক্সপার্টিজ আছে। সবই আছে। আমার মনে হয় আমাদের আরেকটু চেষ্টা করতে হবে যে কীভাবে আমরা আনবো বাংলাদেশে। কীভাবে জোর করে আনবো বাংলাদেশে\"। \n\nএদিকে টিকা প্রয়োগের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ দেশই একাধিক ভ্যাকসিনকে তাদের কর্মসূচীর আওতায় রেখেছে। \n\nতবে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত একমাত্র অক্সফোর্ডের টিকার ওপর নির্ভর করেই এগুতে দেখা যাচ্ছে। \n\nএকটি টিকার ওপর নির্ভরশীলতা ঝূঁকিপূর্ণ বলে মনে করেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। \n\nবে-নজির আহমেদ বলেন, \"আমাদের উচিৎ ছিল প্রথম থেকেই তিন-চারটা ভ্যাকসিন নিয়ে এগোনো যাতে করে আমাদের হাতে অপশনগুলো বেশি থাকতো। একটা ভ্যাকসিন না হলে আরেকটা ভ্যাকসিনের জন্য আমরা চেষ্টা করতে পারতাম।\"\n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন:\n\nসিলেট জেলার সব থানায় বসছে মেশিনগান পাহারা \n\nকরোনাভাইরাস: দক্ষিণ আফ্রিকার ভয়াবহ ধরন নিয়ন্ত্রণ হবে কিভাবে\n\nদূতাবাস থেকে বের করে দেওয়ার পর লন্ডনের রাস্তায় রাত কাটালেন মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত"} {"inputs":"...িয়ে উঠে বাইরে বেশি বের হচ্ছেন। দিন যত বেশি হচ্ছে, বাংলাদেশ অনেক কিছু শিথিল করছে। তাই সামাজিক বিচ্ছিন্নতাও কিছুটা গুরুত্ব হারিয়েছে।\" \n\nতরুণদের ওপর চাপ \n\nবাংলাদেশে করোনাভাইরাসে শনাক্ত ৫০ শতাংশের বয়স ২১ থেকে ৪০ বছর এই তথ্য আর একটি গুরুত্ববহন করে, বলছেন জোবাইদা নাসরিন। \n\nতিনি বলছেন, \"এই বয়সীরাই মূলত পরিবারের অর্থের যোগান দেয়ার দায়িত্ব পালন করেন বেশি। তাকে চাকরীর জন্য, ব্যবসা বাণিজ্য বা পরিবারের অন্যান্য কাজে বাইরে যেতে হয় বেশি। \n\nআর করোনাভাইরাস সংক্রমণে বয়স্কদের অবস্থা বেশি গুরুতর হয় এমন তথ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তায় আমরা যে প্রচারণা চালাচ্ছি সেখানে তরুণ প্রজন্মকে বোঝানোর জন্য আলাদা কোন প্রচারণা নেই। আমাদের গোটা কর্মসূচি সবাইকে ঘিরে একসাথে। বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাইকে আমরা মোটিভেট করার চেষ্টা করছি। তবে হ্যাঁ আমি আপনার সাথে একমত। তাদের জন্য আলাদা প্রচারণা হওয়া উচিৎ।\""} {"inputs":"...িল খুবই কঠিন এবং ছিল না কোন অবসর। \n\nদিনের কাজ শেষ হলে যুদ্ধবন্দীতে বোঝাই ক্যাম্পগুলোতে অবসন্ন শ্রম-দাসরা বেঘোরে ঘুমাতো। \n\nতাদের বিছানা ছিল বাঁশের তৈরি। ব্যক্তিগত গোপনীয়তার কোন স্থান ছিল না ক্যাম্পে। \n\n\"টয়লেট বলতো বোঝাতো খোলা পায়খানা। সেগুলো ছিল মূলত মাটিতে একটা গর্ত। তার পর কাঠের পাটাতন। তার ওপর বসে কাজটা সারতে হতো।\"\n\n\"সেগুলো ছিল কিলবিলে পোকায় ভর্তি। ছিল না কোন টয়লেট পেপার। জঙ্গল থেকে আনা গাছের পাতা দিয়ে পরিষ্কার করতে হতো। ক্যাম্পে যা কিছু ঘটতো তার সাথে মানিয়ে চলার জন্য মনকে যতটা সম্ভব শক... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্রলাপ বকতো। আমার পাশের বিছানাতেই সে মারা যায়।\" \n\nথাই-বার্মা রেললাইনটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল মোট ১৪ মাস। \n\nএই রেল লাইনটি তৈরি করতে গিয়ে এক লক্ষেরও বেশি এশীয় শ্রম-দাস প্রাণ হারায়।\n\nতাদের পাশাপাশি ১৬,০০০ ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান এবং ডাচ যুদ্ধবন্দী মারা যায়। \n\nএই রেল রাইনের প্রতি চারটি স্লিপারের মধ্যে একটি একজন করে মানুষের মৃত্যুর প্রতীকী বহন করছে। \n\n\"সে সময়টাতে যারা আমদের প্রতি এধরনের আচরণ করেছিল তাদের প্রতি আমার ছিল প্রচণ্ড ঘৃণা।\"\n\nদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত বোমা।\n\n\"সত্যি বলতে কি আমাদের ক্যাম্পের যে কারও হাতে তখন যদি বন্দুক থাকতো তাহলে তাদের ওপর গুলি চালাতে একটুও দ্বিধা করতাম না। জাপানী আর তাদের কোরিয়ান গার্ডগুলোকে ঘৃণা করেই আমাদের বেঁচে থাকতে হয়েছিল।\" \n\nযুদ্ধবন্দী হিসেবে সিরিল ডয় আটক ছিলেন প্রায় চার বছর। \n\nহিরোশিমা এবং নাগাসাকির ওপর আণবিক বোমা নিক্ষেপের পর জাপানীরা আত্মসমর্পণের রাজি হয়। \n\nআর তার মধ্য দিয়ে পরিসমাপ্তি ঘটে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের। \n\nসিরিল ডয় বলছেন, \"মানুষের বেঁচে থাকার তাগিদ এমনই যে কোনভাবেই আপনি আপনার বিশ্বাস হারাতে চাইবেন না। সবসময় আপনার মাথায় ঘুরতে থাকবে কোন না কোন একদিন আপনি নিশ্চয়ই মুক্ত হবেন।\" \n\nসিরিল ডয় এখন থাকেন পূর্ব ইংল্যান্ডে। \n\nস্ত্রী, দুই সন্তান, চার নাতি-নাতনী এবং নয় জন পৌত্র-পুত্রী নিয়ে তার সংসার।"} {"inputs":"...িহারী বা অবাঙ্গালীদের সাথে বাঙ্গালী জনসাধারণ থেকে তাদের পৃথক করে তোলে\"।\n\nভারত-ভাগের ফলে ৭০ বছর আগে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে অনেক মুসলমান উর্দুভাষীরা চলে আসেন।\n\nউর্দু ভাষা সবখানে\n\nশুরুটা সেখান থেকে হলেও পরে এর একটা রাজনৈতিক রূপ পায়। উর্দুভাষী মানুষেরা বেশিরভাগই চেয়েছিল পাকিস্তান নামের রাষ্ট্রের নাগরিক হতে। \n\nতাঁদের একটি অংশ পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলে। আর পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানে তাদের নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য তাদেরকে তথ্যদাতা বা সহকারী হিসেবে অনেকটা ব্যবহার ক... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তে করে কি সমস্যার সমাধান হয়েছে? \n\nঢাকায় মিরপুর এবং মোহাম্মদপুরে রয়েছে দুটি বড় ক্যাম্প। \n\nযেখানে প্রায় তাদেরকে উচ্ছেদের অভিযোগ উঠে। উর্দুভাষী একজন মোহাম্মদ নাদিম বলছিলেন \"আমরা এদেশের মানুষের সাথে থাকতে চায় কিন্তু শিক্ষা, চাকরি থেকে শুরু করে সব স্থানে আমাদের সাথে বৈষম্য করা হয়। এখনো কোন কিছুই হলেই বিহারীর বাচ্চা বলে গালি শুনতে হয়\"।\n\nবাঙ্গালী সমাজে মিশতে না পাড়ার ক্ষেত্রে উর্দুভাষী বিহারীদের রয়েছে তাদের নিজস্ব যুক্তি।\n\n আর বাঙ্গালীদের রয়েছে তাদের ব্যাখ্যা। \n\nতবে এই যুক্তিতর্ক থেকে একটা বিষয় অত্যন্ত পরিষ্কার যে- ভাষা, সংস্কৃতি এবং রাজনৈতিক ইতিহাসের একটা বড় প্রভাব এখনো কাজ করছে দুই জনগোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে।"} {"inputs":"...ীর ক্ষমতায়ন হয়েছে, শিক্ষার হার বেড়েছে। মেয়েরা পাসের হারে ছেলেদের ছাড়িয়ে গেছে। এই বিষয়গুলো তাদের প্রতিবাদের শক্তি যোগাচ্ছে।\"\n\n\"আর প্রতিবাদ জানানোর কারণে অভিযুক্তরা একটা ভয়ের মধ্যে থাকে যে এমন করে পার পাওয়া যায়না।\"\n\n'ফেসবুক থাকায় প্রতিবাদকারী এখন একা নয়'\n\nসাম্প্রতিক সময়ে ইভটিজিং বা যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে মেয়েদের সাহসী প্রতিবাদ জানানোর পেছনে সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমের বড় ধরণের ভূমিকার কথাও তুলে ধরেন অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস।\n\nবিবিসিকে তিনি বলেন, \"আগে যেখানে একটি প্রতিবাদের ঘটনা একটি গণ্ড... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রাখা রয়েছে।"} {"inputs":"...ে কারণে সরকারি হিসেবে মৃতের সংখ্যা কম \n\nবিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল থেকে ল্যান্ডফোনে গ্রাহক ফেরানো হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ\n\nকিন্তু ল্যান্ডফোনে গ্রাহক ফেরানো কতটা সম্ভব? \n\nভয়েস কল সুবিধা দিয়ে গ্রাহকদের ধরে রাখতে বিটিসিএল চেষ্টা করলেও শুধুমাত্র ভয়েস কলের সুযোগ দিয়ে গ্রাহক ধরে রাখা সম্ভব নয় বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। \n\nটেলিকম ও আইটি খাতের বিশ্লেষক টি আই এম নূরুল কবির বলছেন, 'আমার মনে হয়, শুধু ভয়েসের প্রস্তাব দিয়ে জনগণকে কতটা আকৃষ্ট করা যাবে, এ নিয়ে সন্দেহ আছে। মোবাইল ফোনের বিকল্প হিসাবে শুধু... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্য সেবার চেয়ে কম মূল্যে হলে হয়তো গ্রাহকরা আকৃষ্ট হতে পারে। সেই সঙ্গে গ্রাহক সেবার মানটিও নিশ্চিত করতে হবে।"} {"inputs":"...ে গেছে বলেই ইঙ্গিত দিয়েছে আইআইএসএস-এর বিশ্লেষণ। বিশেষ করে চীনের দূর পাল্লার এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্রের সক্ষমতা তাকে সে অবস্থায় নিয়ে এসেছে।\n\nআইআইএসএস-এর 'মিলিটারি ব্যাল্যান্স' এর রচয়িতা বলছেন যে ২০২০ সাল পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে চীন এই ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নয়ন ঘটিয়ে যাচ্ছে। \n\nতবে আধুনিকায়নের হিসেবে পিছিয়ে আছে চীনের পদাতিক বাহিনী। চীনা সামরিক বাহিনী ব্যবহৃত অন্তত অর্ধেক সমরাস্ত্রকে আধুনিক হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। \n\nতবে সেখানেও থেমে নেই চীন। ২০২০ সাল পর্যন্ত উন্নয়নের একটি লক্ষ্... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্রায় অর্ধেক, বাণিজ্যের বিচারে যা আসলে অবশ্যই খুবই লাভজনক পরিস্থিতি।\n\nস্থলযুদ্ধের সমরাস্ত্র বিক্রির ক্ষেত্রে অবশ্য চীন এখনো কিছুটা পিছিয়ে। তাদের এখনো রাশিয়া বা ইউক্রেনের অস্ত্রের ক্রেতাদের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হচ্ছে। \n\nতবে ২০১৪ সালে কিয়েভ যখন থাইল্যান্ডে তাদের ট্যাঙ্ক বিক্রি করতে ব্যর্থ হলো তখন সেই বাজার দখল করলো চীনের ভিটিফোর ট্যাঙ্ক। \n\nআইআইএসএস-এর বিশ্লেষকদের মতে চীন এখন আফ্রিকার কিছু দেশের কথা মাথায় রেখে ট্যাঙ্ক তৈরি করছে। যেখানে রাস্তাঘাট খুব উন্নত নয়- সেসব দেশের জন্যে হালকা ওজনের ট্যাঙ্ক বানানোর চেষ্টা চলছে। \n\nচীনের অত্যাধুনিক অস্ত্র উদ্ভাবন কেবল তাদের প্রতিবেশীদেরই নয়, অন্য অনেক দেশকেই এখন চিন্তায় ফেলছে। পশ্চিমা দেশগুলো বিমান যুদ্ধের প্রযুক্তি আর সক্ষমতার দিক দিয়ে অন্তত তিন দশক আধিপত্য বিস্তার করে আসলেও এখন চীনের কৌশল সেটিকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলছে। \n\nচাহিদা অনুযায়ী তৈরি করা চীনের সামরিক প্রযুক্তি ও সরঞ্জাম ক্রেতাদের কাছে গ্রহণযোগ্যতার বাড়িয়ে তুলছে।\n\nএকটি পশ্চিমা ইউরোপীয় দেশকে হয়তো কখনো চীনের সাথে সরাসরি যুদ্ধ করতে হবে না। তবে অন্যদের হাতে অত্যাধুনিক চীনা অস্ত্রের মুখোমুখি হয়তো তাদের হতেই পারে।"} {"inputs":"...ে দৌড় দিয়ে সামনের ককপিটে ঢোকার চেষ্টা করে। \n\n\"তার হাতে বোমা ও অস্ত্র সদৃশ বস্তু দেখা যায়। সে তার কিছু দাবি-দাওয়া প্রধানমন্ত্রীকে শুনতে হবে বলে চিৎকার করে।\"\n\nতিনি বলেন, \"উক্ত দুষ্কৃতিকারী দুটো পটকা জাতীয় বস্তুর বিস্ফোরণ ঘটায়।\"\n\n\"অন্যথায় সে বিমানটি তার কাছে থাকা বিস্ফোরক দিয়ে ধ্বংস করে দেবে মর্মে হুমকি দেয়। সে অস্ত্র ও গোলাবারুদের হুমকি দিয়ে যাত্রী ও ক্রুদের জিম্মি করার চেষ্টা করে,\" বলা হয়েছে মামলার বিবরণীতে। \n\nএজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, \"দায়িত্বরত অবস্থায় বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে কন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রেছে।\n\nসংসদে তিনি বলেন, রোববার বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে দুবাইগামী বিমানের বিজি-১৪৭ ফ্লাইটটি ছিনতাইয়ের চেষ্টা চালান এক যুবক। \n\nচট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে বিমানটি ৫টা ৪০ মিনিটে জরুরি অবতরণের পর কমান্ডো অভিযান চালিয়ে জিম্মি দশা থেকে বিমানটি মুক্ত করা হয়, তিনি বলেন।\n\nবেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এই ঘটনার কারণ উদঘাটনে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।\n\nপরে পয়েন্ট অব অর্ডারে জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী ফরাজী ও জাসদের মইনউদ্দীন খান বাদল একই বিষয়ের ওপর বক্তব্য দেন।"} {"inputs":"...ে পরীক্ষা দেন, বিভিন্ন বিষয়ে ভর্তি কোচিং করেন তাহলে সেগুলোসহ আনুষঙ্গিক খাতে তার ৯৬ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। \n\nনিম্ন আয়ের অনেক শিক্ষার্থীর পক্ষে যে ব্যয় নির্বাহ সম্ভব হয় না। \n\nএই কারণে বর্তমানে প্রচলিত পদ্ধতি পরিবর্তন করে মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার আদলে একটি সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা নেবার ব্যপারে আলোচনা চলছে অনেকদিন যাবত। \n\nকিন্তু এবছরের এপ্রিলে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপুমনি বলেছিলেন, কয়েকটি বড় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নানা কারণে এই পদ্ধতির বিরোধিতা করছে। \n\nএখন যখন ২০১৯-২০ সেশনের ভর্তি পরীক্ষার প্... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ায় যাবে কিনা, সে সিদ্ধান্তও প্রভাবিত হয়।\"\n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nআরব বিশ্বের কাছে কাশ্মীরের চেয়ে ভারতের গুরুত্ব কেন বেশি\n\nআমাজনের আগুন নেভাতে যা করা হচ্ছে\n\nখাগড়াছড়িতে সেনাবাহিনীর সাথে 'গোলাগুলিতে' তিন জন নিহত"} {"inputs":"...ে বাস্তবের ছোঁয়া কম থাকে। যেমন গৃহিনী নাজিয়া বলছিলেন, জি-বাংলার একটি শো দিদি নাম্বার ওয়ানে বিভিন্ন বয়েসী নারীদের জীবন সংগ্রামের অভিজ্ঞতা রোজ দেখানো হয়, যেটা দেখে তিনি সাহস পান। এমন কোন শো বাংলাদেশের কোন নির্মাতা বানান না। \n\nসেই সঙ্গে নাটকের গল্প আর মান নিয়েও দর্শকদের অভিযোগ রয়েছে অনেক। \n\nকিন্তু নির্মাতা শাহনেওয়া কাকলী মনে করেন, বাজেট একটি বিরাট সমস্যা। \n\n\"আমি ২০০৬ সালে নাটক নির্মাণ শুরু করি, সেসময় আমার একটি টেলিফিল্ম আমি বিক্রি করেছি পাঁচ বা ছয় লাখ টাকায়। নামী নির্মাতা যারা ছিলেন তাদে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"েখা যাচ্ছে না, এটাই সত্যি কথা।\""} {"inputs":"...ে শুরু করেন এবং হাতজোড় করে তাদেরকে সেখান থেকে চলে যাওয়ার অনুরোধ করতে থাকেন।\n\nএবং বিস্ময়কর হলেও, হামলাকারীরা তখন ইমামের কথা শুনে সেখান থেকে চলে যায়। কিন্তু যাওয়ার পথে তারা কাছেরই দুটো গির্জাতে আগুন ধরিয়ে চলে যায়।\n\nপরে ওই ইমাম বিবিসিকে বলেছেন, তিনি লোকজনকে এভাবে বাঁচাতে চেয়েছেন কারণ আজ থেকে ৪০ বছরেরও বেশি সময় আগে এই এলাকার খৃস্টানরা মুসলিমদেরকে এখানে মসজিদ নির্মাণের অনুমতি দিয়েছিল।\n\n\"মুসলমানদেরকে তারা তাদের জমি জমা দিয়েছে, এজন্যে কোন টাকা পয়সা নেয়নি,\" বলেন তিনি।\n\nস্থানীয় আরেকজন মুসলি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্যরা এসে লোকজনকে উদ্ধার করেন যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।\n\nএই সহিংসতার পর ওই এলাকায় কারফিউ জারি করা হয়েছে।"} {"inputs":"...ে সেটা বোঝার মতো সময় পর্যন্ত আমার ছিল না। মূহুর্তের মধ্যেই সবকিছু যেন সাদা হয়ে গেল। আমার মনে হতে লাগলো, আমি যেন একদম একা, আর কেউ কোথাও নেই। এরপর একটা প্রচণ্ড শব্দ হলো। এরপর আমি জ্ঞান হারালাম।\"\n\nবোমা বিস্ফোরণের পর নাগাসাকির ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়ীঘর।\n\nএই পরমাণু বোমার বিস্ফোরণের পর মানুষ যেরকম মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিল, তা দেখেছেন হাডা।\n\n\"অনেকেই কনপিরা পর্বতের ওপর দিয়ে আমাদের এখানে পালিয়ে এসেছিল। এদের অনেকের চোখ বেরিয়ে এসেছে, অনেকে প্রায় নগ্ন, অনেকের গায়ের চামড়া পুড়ে ঝুলে আছে।\" \n\n\"আমার মা ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্ট্রেলিয়া এবং কানাডায় বিজয় উৎসব করার জন্য দুদিন জাতীয় ছুটি ঘোষণা করা হয়। \n\n১৫ই আগষ্ট যেদিন জাপানের বিরুদ্ধে বিজয় ঘোষণা করা হয়, সেদিন মিত্র জোটের দেশগুলিতে লাখ লাখ মানুষ কুচকাওয়াজ এবং রাস্তায় রাস্তায় উৎসবে যোগ দেয়।\n\nলন্ডনে বাকিংহাম প্রাসাদের ব্যালকনি থেকে রাজপরিবারের সদস্যরা উল্লসিত জনতার দিকে হাত নাড়েন।\n\nবোমায় বিধ্বস্ত এক স্কুলঘরে ক্লাস চলছে ১৯৪৬ সালে\n\nজাপান আনুষ্ঠানিক আত্মসমর্পণের দলিলে সই করেছিল ২রা সেপ্টেম্বর। \n\nটোকিও উপসাগরে থাকা মার্কিন যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস মিসৌরিতে এই দলিল সই করা হয়।\n\nনীচের ছবিতে যে গম্বুজটি দেখা যাচ্ছে, সেটি হিরোশিমায় পরমাণু বোমা ফেলার পর যে কটি ভবনের কাঠামো দাঁড়িয়ে ছিল তার একটি। \n\nপরমাণু বোমা হামলার স্মারক হিসেবে এটিকে সংরক্ষণ করা হয়েছে।\n\nএই গম্বুজটির অবস্থান হিরোশিমার শান্তি স্মারক পার্কে। \n\nএটিকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ বলে ঘোষণা করেছে।\n\nসব ছবির স্বত্ব সংরক্ষিত"} {"inputs":"...ে।\"\n\nরোহিঙ্গা সংকট শুরুর পর থেকে মিয়ানমারের দিক থেকে সীমান্তে সামরিক উস্কানি ছিল বলে বাংলাদেশ অভিযোগ করেছে। \n\nমিয়ানমারের হেলিকপ্টার বেশ কয়েকবার বাংলাদেশের আকাশ সীমা লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে বাংলাদেশ। \n\nএমনকি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বলেছেন, সীমান্তে সংঘাত তৈরির জন্য উস্কানি দিয়েছিল মিয়ানমার কিন্তু বাংলাদেশ সংযম দেখিয়েছে। \n\nমেজর জেনারেল (অব.) এ এন এম মুনিরুজ্জামান\n\nমেজর জেনারেল (অব.) এ এন এম মুনিরুজ্জামান মনে করেন সীমান্তে বাংলাদেশ যদি কোন পাল্টা জবাব দিতে চায় তাহলে পুরো প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"া বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিল তখন বাংলাদেশের উচিত ছিল বিষয়টি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জোরালো-ভাবে তুলে ধরা। \n\nমিয়ানমারের প্রতিবেশী চীন চেয়েছে রোহিঙ্গা ইস্যুটি দ্বিপক্ষীয়-ভাবে সমাধান হোক। \n\nচীন বাংলাদেশের বন্ধু হিসেবে পরিচিত। কিন্তু রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমার যাতে সুবিধাজনক অবস্থায় থাকে চীন দ্বৈত নীতি নিয়েছে বলে ধারণা করেন অধ্যাপক এম শাহিদুজ্জামান।\n\nঅধ্যাপক শাহিদুজ্জামান বলেন, \" চীনের পররাষ্ট্রনীতির ইতিহাসে এ ধরনের আচরণ নতুন কিছু নয়। মানবাধিকারের প্রশ্নটি চীনের কাছে গুরুত্ব পায় না।..\"\n\nবিশ্লেষকদের অনেকেই বলছেন, রোহিঙ্গা সংকটের ছয়মাস পার হলেও এ সংকট সমাধানের কোন লক্ষণ আপাতত দেখা যাচ্ছে না। \n\nএ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের ঘাড়েই চেপে গেল কিনা সেটি নিয়েও অনেকে আশংকা প্রকাশ করেন। \n\nআরো পড়ুন:\n\n'মিয়ানমার সেনাবাহিনীর একটি অংশ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন আটকাতে চায়'\n\nমুসলিমদের ওপর বৌদ্ধদের সহিংসতা ঠেকাতে হিমশিম শ্রীলঙ্কা \n\n'একবারই কমেন্ট করেছিলাম একটি বাংলা পত্রিকার নিউজে. তারপরে গালাগালির বন্যা!' \n\nবাংলাদেশ-মিয়ানমার সামরিক শক্তির পার্থক্য কতটা?"} {"inputs":"...েকে তাদেরকেই হজে যেতে দেয়া হয়েছে, যারা চিকিৎসক বা নিরাপত্তা কর্মী এবং যারা করোনাভাইরাস থেকে সেরে উঠেছেন।\n\nহজযাত্রীদের নানা আনুষ্ঠানিকতার জন্য বহু দীর্ঘপথ পাড়ি দিতে হয়\n\nভিন্ন এক অভিজ্ঞতা\n\nহজের আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নেয়ার সময় মুসলিমদের মাইলের পর মাইল হাঁটতে হয়, দিনে কয়েক ঘন্টা করে প্রার্থনা করতে হয়। বাইরে খোলা জায়গায় রাত্রি যাপন করতে হয়।\n\nপ্রতি বছর যখন লাখ লাখ মুসলিম এসব আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নেন, তখন মক্কা এবং মদিনাকে ঘিরে চারপাশের এলাকা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। মানুষের ভিড়ে পদদলিত হয়ে বহু ম... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"া যখন মিনা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন, তখন তাদের ওপর সতর্ক নজর রাখছিল নিরাপত্তা রক্ষীরা। হজযাত্রীদের মুখে মাস্ক, পরণে হজের সাদা কাপড়।\n\nডিজিটাল হজ\n\nসাম্প্রতিক বছরগুলোতে হজের নানা আনুষ্ঠানিকতায় ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার অনেক বেড়েছে। কোরান এখন পাওয়া যাচ্ছে ডিজিটাল ফর্মাটে, বেরিয়েছে হজের নানা আনুষ্ঠানিকতা সহজে পালনের জন্য নানা ধরণের অ্যাপ।\n\nকাবা মুসলিমদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র তীর্থস্থান\n\nহজে আসা অনেক মানুষ এখন তাদের স্মার্টফোন থেকেই কোরান পড়েন। ফলে আগের যুগের মতো ছাপানো কোরান শরিফ সাথে বহন করতে হয় না।\n\nতবে শুধু কোরান পড়া কিংবা হজের ভিডিও এবং ছবি শেয়ার করার মধ্যেই ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার থেমে নেই। অনেকে যাতে তাদের ঘরে বসেই হজের আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নিতে পারেন, এটি সেই সুযোগও করে দিয়েছে।\n\nএখন অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম আছে, যেখানে গিয়ে সারাবছরই ওমরাহ হজ করা যায়। একজনের পক্ষ হয়ে আরেকজনের ওমরাহ হজ করার যে ধারণা, তার ওপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে এধরণের সেবা। যার জন্য ওমরাহ হজ করা হচ্ছে, তিনি অনলাইনে গিয়ে হজের অভিজ্ঞতা প্রত্যক্ষ করেন যিনি সৌদি আরবে হজে শারীরিকভাবে অংশ নিচ্ছেন তার সঙ্গে। অনেকধরণের ভার্চুয়াল রিয়ালিটি টুল আছে এসব অনলাইন প্লাটফর্মে।\n\nঅনেক ধর্মীয় নেতা এরকম হজের ধারণাকে সমর্থন করেন। কিন্তু অনেকে এর বিরোধী। তারা বলছেন, কেবল খুবই অসুস্থ ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেই অপর একজনের মাধ্যমে এভাবে হজ করার বিধান আছে।"} {"inputs":"...েছি। আমরা জনগণকে আহ্বান জানিয়েছি, যেন কোন ভাবেই তারা নিজের হাতে আইন তুলে না নেন। মিথ্যা বা বিভ্রান্তিমূলক কোন খবরে কান না দেন। কারো উপর যদি কোন সন্দেহ হয় তাহলে, পুলিশের সহায়তা নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।\"\n\nতিনি বলেন, \"এগুলো রুখতে একাধিক সাইবার টিম কাজ করছে। এরমধ্যে আমরা অনেককে গ্রেফতার করেছি। এর নেপথ্যে যারা আছে তাদেরকে অল্প সময়ের মধ্যেই আইনের আওতায় আনবো।\" \n\nমিডিয়া ব্রিফ এবং পুলিশের ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতিটি টিমের প্রতিটি ইউনিট পর্যায়ে নিজস্ব পেজের ও চ্যানেলের মাধ্যমে স... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ক্ষ ব্যাপার,\" তিনি বলেন।"} {"inputs":"...েশী গণতান্ত্রিক মনোভাবসম্পন্ন সেনাপ্রধান।\" \n\nপিটিআই বিতর্কিত কয়েকটি দলের সমর্থনপুষ্ট, যাদের একটি দলে আল-কায়েদার সাথে বন্ধুভাবাপন্ন। \n\nবিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি (পিপিপি), ২৯\n\nঅক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা নেয়া বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি সুদীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাসসম্পন্ন পরিবারের সন্তান। তার মা বেনজির ভুট্টো ও পিতামহ জুলফিকার আলী ভুট্টো দু'জনই পাকিস্তানরের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁদের দু'জনকেই হত্যা করা হয়েছে; মিজ. ভুট্টো আততায়ীর হাতে নিহত হন আর তাঁর পিতার মৃত্যু হয়... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তবে নির্বাচনে যারাই জয় পাক, পাকিস্তানের রাজনৈতিক পটভূমিতে নিজেদের দাপট ধরে রাখার চেষ্টা করবে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। \n\nআরো পড়ুন:\n\nপাকিস্তানে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীরা মেয়াদ শেষ করতে পারে না কেন?\n\nইমরান খান কি জয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? \n\nবাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে আস্থার সংকট কি বাড়ছে?"} {"inputs":"...ৈরি করতে হয়। শরীরেও সেভাবে অন্য কোথাও থেকে রক্তনালী এনে ওইরকম একটা বিকল্প পথ তৈরি করা হয় রক্ত চলাচলের জন্য।\"\n\nঝুঁকি কতটা?\n\nডা. অধিকারী বলেছেন, সেরকম ঝুঁকি এখন আর নেই। এই ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার বড়জোর এক থেকে দুই শতাংশ। \n\nতবে যদি রোগীর অন্য কোন শারীরিক সমস্যা থাকে তবে সমস্যা হতে পারে। \n\nতিনি বলছেন, \"যেমন ডায়াবেটিস থাকলে ইনফেকশনের ভয় থাকে। হাইপার-টেনশন থাকলে ঝুঁকি বাড়ে। যাদের শরীরে চর্বি বেশি থাকে তাদের পোস্ট অপারেটিভ ঝামেলা হয়।\" \n\nখরচ কতটা?\n\nবিভিন্ন হাসপাতালে এর ভিন্ন-ভিন্ন খরচ। যেমন বিএসএমএ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"গবেষণা হচ্ছে। \n\nযেমন মানুষের তৈরি কৃত্রিম হৃদপিণ্ড। এছাড়া জিন প্রকৌশল, জীব প্রযুক্তি দিয়ে ল্যাবে হৃদপিণ্ড তৈরি। \n\nতিনি বলছেন, \"মানবদেহ থেকে কিছু সেল নিয়ে হৃদপিণ্ড তৈরি। মায়ের পেটে যেভাবে হৃদপিণ্ড তৈরি হয়, সেরকম পরিবেশ তৈরি করে হৃদপিণ্ড তৈরি। এসব অবশ্য এখনো মানবদেহে ব্যবহার শুরু হয়নি।\" \n\nতবে এই ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা এখন অনেক এগিয়েছেন। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনে। \n\nঅন্যান্য খবর:\n\nনতুন শর্ত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ব্যর্থ করবে: মিয়ানমারের মন্ত্রী\n\nথানা থেকে বেরিয়েই গায়ে আগুন দিল তরুনীটি\n\nব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বান্ধবীকে নিয়ে বিতর্কের ঝড়"} {"inputs":"...্ঞ ইউন সান বলছেন, মস্কোর আলোচনার পর যে যৌথ ঘোষণা দেয়া হয়েছে তাতে খুঁটিনাটি অনেক কিছুরই উল্লেখ নেই।\n\nএতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বা লাইন অব এ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলএর কথা বলা হয়নি। অথচ এটিই কার্যত দু দেশের মধ্যেকার সীমান্ত এবং এলএসির অনেক জায়গা আছে যেগুলো বিতর্কিত, এবং সেখানে এখনো সেনা মোতায়েন করা আছে - বলছিলেন তিনি। \n\nলে, জে. ভাটিয়াও বলছিলেন, উত্তেজনা প্রশমনের জন্য সময় লাগে অনেক, এ ক্ষেত্রেও লাগবে। \"এটি বিশাল এক এলাকা, সেনা কমান্ডারদের ব্যাপারটা বুঝতে সময় লাগবে। সামরিক স্তরের আলোচনাগুলো হবে এ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"সাথে সংঘাতের ক্ষেত্রেও গত কিছুদিনে এ প্রবণতা দেখা গেছে। গালওয়ানের সংঘাতে ভারতীয় সৈন্য নিহত হলেও জুন-জুলাই মাসে দিল্লি ও চীনের ভাষা সংযতই ছিল। \n\nমি. কুগেলম্যান বলেন, এর কারণ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দুদেশের সম্পর্ক উন্নত করার যে চেষ্টা চালাচ্ছেন - তা বানচাল করতে তারা চায়নি। \n\nতার কথায়, এটা এখন দেখার বিষয় হবে যে চীন ও ভারত ব্যাপারটা কীভাবে তাদের জনগণের কাছে তুলে ধরে। \n\nমিজ ইউন বলেন, হয়ত চীনের জন্য গরম গরম ভাষার পরিবর্তন আনাটা ব্যাপারটা একটু কঠিন হতে পারে কারণ তারা ভারতের বিপক্ষে দুর্বল বলে চিত্রিত হতে চাইবে না। \n\nভারত-চীন সীমান্ত বিবাদ বহু দশকের পুরোনো, তাই তা দু'দিনে মিটে যাবে এমন নয়। \n\nতবে সূচনা হিসেবে এটা খারাপ নয়, বলছেন মি. কুগেলম্যান। \n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন:\n\nসীমান্তে 'উস্কানিমূলক' গুলি ছুঁড়েছে ভারত, দাবি করছে চীন\n\nচীন-ভারত সীমান্ত বিরোধের পেছনে যেসব কারণ \n\nচীন-ভারত সংঘাত: কার শক্তি কতটা, কোন্‌ দেশ কার পক্ষ নেবে\n\n'ভারত-চীনের সীমান্ত পুরোটাই মায়া, এলএসি আছে অন্তত চারটে'"} {"inputs":"...্থা নেয়া দরকার।\" \n\nতবে আঞ্চলিক দলগুলো এতদিন নিজেদের মধ্যে হামলার ঘটনাগুলো সীমাবদ্ধ রেখেছিল। \n\nশান্তিচুক্তির পর এই প্রথম নির্বাচনী কর্মকর্তাদের ওপর হামলা:\n\nস্থানীয় একজন মানবাধিকার নিয়ে আন্দোলনকারি নেত্রী টুকু তালুকদার মনে করেন, এর মাধ্যমে হামলাকারীরা সরকারকে কোনো বার্তা দিতে চেয়েছে।\n\nপার্বত্য চট্টগ্রামে পর পর হত্যাকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে অনেক।\n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nসড়ক দুর্ঘটনায় আবার ছাত্রের মৃত্যু, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ\n\nপ্রিয়াঙ্কা গান্ধী কি সত্যি জোয়ার তৈরি করতে পারবেন?\n\nবিশ্বের কোন শহরট... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ন করে এ ধরণের সংঘাত হবে। এটা ঘটনাক্রমে এ ধরণের অবস্থা দাঁড়াচ্ছে। আসলে চুক্তি বাস্তবায়ন করা হলে এখানে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে।\"\n\nচুক্তি বাস্তবায়ন না করার অভিযোগ সরকার মানতে রাজি নয়।\n\nপার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর বলেছেন, \"চুক্তি বাস্তবায়ন হচ্ছে। রাজনৈতিক দিক থেকে চুক্তি বাস্তবায়ন অব্যাহত থাকবে। আর অবৈধ অস্ত্র এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে এবার প্রশাসন শক্ত ব্যবস্থা নেবে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করবে এবং ক্রিমিনালদের বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনী যা কিছু করা দরকার, তাই করবে।\" \n\nএদিকে, বাঘাইছড়িতে বন্দুকধারীদের গুলিতে হতাহতের ঘটনার ব্যাপারে রাঙামাটির জেলা প্রশাসন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।"} {"inputs":"...্ধতী রায়ের অনুষ্ঠান\n\nচলতি বছরের মার্চ মাসে ঢাকায় এসেছিলেন ভারতের সুপরিচিত লেখক অরুন্ধতী রায়। \n\nঢাকায় দৃক গ্যালারির আয়োজনে ছবি মেলায় যোগ দিতে তিনি ঢাকায় এসেছিলেন। তখন আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের সাথে অরুন্ধতী রায়ের একটি কথোপকথনের অনুষ্ঠান ছিল। \n\nভারতীয় লেখক অরুন্ধতী রায়।\n\nসে অনুষ্ঠানের জন্য প্রথমে স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল ঢাকার খামার বাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট। \n\nতবে পরে পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের বলা হয়েছে যে 'অনিবার্য পরিস্থিতির' কারণে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হল। \n\nপুলিশ এজন্য নির্দিষ্ট কোন ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"িসেবে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে।\" \n\nভারত বিরোধিতা নিয়ে সমস্যা কোথায়? \n\nভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে কথা বলতেও বাংলাদেশের সাবেক কূটনীতিকদের অনেকেই অস্বস্তি বোধ করেন। \n\nঅনেকেই নাম প্রকাশ করে মন্তব্য করতে চাননি। বক্তব্যে ভারত বিরোধিতা প্রকাশ পেলে কোন ধরণের ঝামেলায় জড়ানোর আশংকা রয়েছে কারো কারো মনে।\n\nএদের কেউ কেউ মনে করছেন, বিষয়টির একটি রাজনৈতিক মাত্রা আছে। \n\nবর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের সাথে গত প্রায় এগারো বছর যাবত ভারতের বেশ ভালো সম্পর্ক বজায় রয়েছে। এমনকি বাংলাদেশে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের বিতর্কিত সাধারণ নির্বাচনে ভারত অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। \n\nফলে ভারতের উপর বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের এক ধরণের রাজনৈতিক নির্ভরতা তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। \n\nবাংলাদেশের সাবেক একজন কূটনীতিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিবিসি বাংলাকে বলেন, দুই দেশের মধ্যে বর্তমানে যে ধরণের সম্পর্ক চলছে সেটি 'সুষ্ঠু সম্পর্কের' জন্য ইতিবাচক নয়। \n\nসম্প্রতি ডাকসু ভিপি নূরের উপর হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, \"যে কোন ইস্যুতে দেশ কিংবা বিদেশ বলে কোন কথা নেই। আমাদের স্বার্থের সাথে সম্পর্কিত যে কোন বিষয় নিয়ে কথা বলতে হবে।\"\n\nতিনি প্রশ্ন তোলেন, \"আমেরিকা যখন ইরাক আক্রমণ করেছে, তখন বাংলাদেশে আমেরিকা বিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে না?\"\n\nবাংলাদেশের সাবেক আরেকজন কূটনীতিক হুমায়ুন কবির বিবিসি বাংলাকে বলেন, ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক বহুমাত্রিক। এবং বাস্তবতার ভিত্তিতেই এ সম্পর্ক নির্ধারিত হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।\n\nমি: কবির বলেন, \"এখানে যত বেশি খোলামেলা আলাপ-আলোচনা হবে এবং যুক্তি-তর্ক হবে, সম্পর্ক ততই শক্তিশালী হবে।\""} {"inputs":"...্ধারণে দাতাদের পরামর্শ বা শর্ত থাকে। কিন্তু দেশীয় অর্থায়নে নির্মিত সেতুর টোল কত হবে, সেরকম কোন নিয়মনীতি নেই। \n\nআপাতত সরকারের সেতু বিভাগ পদ্মা সেতুর জন্য যে টোল হারের প্রস্তাব করেছে, সেটি ফেরি টোলের চেয়ে দেড়গুণ বেশি। \n\nসেতু চালু হওয়ার পর পরবর্তী ১৫ বছরের জন্য মোটরসাইকেলের জন্য ১০৫ টাকা, কার জিপের জন্য ৭৫০ টাকা, ছোট বাসের জন্য ২০২৫ টাকা, বড় বাসের জন্য ২৩৭০ টাকা, পাঁচ টনের ট্রাকের জন্য ১৬২০ টাকা, আট টনের বড় ট্রাকের জন্য ২৭৭৫ টাকা, মাইক্রোবাসের জন্য ১২৯০ টাকা টোল প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতি ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"হিদা অনেক বেশি রয়েছে। '' তিনি বলছেন।\n\nআগামী একমাসের মধ্যেই সেতুর কাজ সম্পন্ন করার একটি সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করা হতে পারে বলে তিনি জানান। \n\nরেল যোগাযোগ কবে চালু হবে \n\nসেতুর নিচ দিয়ে রেল চলাচল করবে। তবে সেতুর ওপর রেল লাইন স্থাপনের কাজ অর্ধেকের বেশি সম্পন্ন হয়ে গেলেও ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু পর্যন্ত এবং পদ্মা সেতুর পর থেকে রেলের লাইনের কাজের এখনো অনেক বাকি রয়েছে। \n\nফলে সেতু উদ্বোধন হলেও রেল কবে থেকে চলাচল করতে শুরু করবে, তা এখনো পরিষ্কার নয়। \n\nতবে সেতুর ওপরের রেললাইনের ২ হাজার ৯৫৯টি স্ল্যাবের মধ্যে ১৯৩০টি এর মধ্যেই স্থাপন করা হয়েছে। \n\nপদ্মা সেতু কী পরিবর্তন আনবে\n\nবাংলাদেশে এর আগে আর কোন সরকারি অবকাঠামো এতো বেশি অর্থ খরচ করে তৈরি করা হয়নি। বলা হচ্ছে, দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে এই সেতুটি। \n\nঅর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ''পদ্মা সেতু বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা রাখতে যাচ্ছে। প্রথমত, সেটি মানুষের ও পণ্যের যাতায়াতের সময় বাঁচিয়ে দেবে। ফলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, ব্যবসাবাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে, কর্মসংস্থান বাড়বে।''\n\n''আর দ্বিতীয় যেটা হবে, এই সেতুকে ঘিরে অনেক অবকাঠামোগত উন্নয়ন হবে। পণ্য পরিবহন সহজ হওয়ায় অনেকে ওই এলাকায় গিয়ে বিনিয়োগ করবেন। দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে এটা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। সেসব এলাকায় অনেকে নতুন নতুন কারখানা খুলবেন, ব্যবসা-বাণিজ্য করবেন।'' \n\nতিনি বলছেন, হয়তো সেতু হওয়ায় সেখানকার কিছু মানুষ পেশা হারাবে, কিন্তু স্বল্পমেয়াদ এবং দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক সুফলই বেশি। \n\nপদ্মা সেতু নিয়ে আরও কিছু তথ্য"} {"inputs":"...্যার গড় বয়স হচ্ছে ২২ বছর। ব্রিটেনের যেখানে ৪১ বছর। বিশ্বে করোনাভাইরাসে যত মানুষের মৃত্যু হয়েছে তাদের অধিকাংশই বয়স্ক রোগী।\n\nড. আসগর বিবিসিকে জানিয়েছেন, পাকিস্তানে ৬৫ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সের নাগরিকরা মোট জনসংখ্যার মাত্র ৪%। উন্নত দেশগুলোতে এই সংখ্যা ২০%-২৫%। একারণেই পাকিস্তানে বেশি মৃত্যু দেখা যায়নি, বলছেন তিনি।\n\nকরাচিতে লকডাউন উঠে যাওয়ার পর মানুষজন ঘর থেকে বাইরে আসেন।\n\nআরেকটা বড় কারণ হলো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সামাজিক মেলামেশার পরিধি উন্নতে দেশগুলোর তুলনায় বেশ ছোট।\n\n\"এই ভাইরাস যখন এসব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্রান্ত হয়েছেন। এর মানে হলো করোনার প্রকোপ ভবিষ্যতে উল্লেখযোগ্য হারে বাড়তে পারে।\n\nকরোনার বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার পর বিশাল সংখ্যক মানুষ শহর ছেড়ে গ্রাম ছলে গিয়েছেন। ফলে এই ভাইরাস গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি রয়েছে। সমস্যা হলো এসব জায়গায় স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থা আরও দুর্বল।\n\nড. আসগর বলছেন, করোনাভাইরাসের নতুন 'স্পাইক' বা প্রাদুর্ভাব মোকাবেলা করতে হলে নজরদারির ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।\n\nতিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, \"এখন পর্যন্ত পাকিস্তানের অবস্থা ভাল, তার মানে এই নয় যে বিপদ কেটে গেছে।\" \n\nকরোনাভাইরাস: সুস্থ হয়ে উঠতে কতদিন লাগে?\n\nনিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে \n\nকরোনাভাইরাস : কীভাবে বানাবেন আপনার নিজের ফেসমাস্ক\n\nআপনার কি দ্বিতীয়বার কোভিড ১৯ সংক্রমণ হতে পারে?\n\nটাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি?\n\n'হার্ড ইমিউনিটি' কী, এর জন্য কতটা মূল্য দিতে হবে?\n\nকোথায় কতোক্ষণ বেঁচে থাকে কোভিড-১৯ এর জীবাণু, নির্মূলের উপায়"} {"inputs":"...্যে প্রায় তিনশ জনের বসবাস উহান এবং এর আশেপাশের শহরগুলোয়। \n\nকরোনাভাইরাসের এই বিস্তারকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে মোকাবিলার কথা জানিয়েছে চীনের বাংলাদেশ দূতাবাস। \n\nবর্তমান পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে উহানে বসবাসরত দুই শতাধিক বাংলাদেশি ইতোমধ্যে এক হয়ে তাদের সমস্যাগুলোর কথা দূতাবাসকে অবহিত করেছে। \n\nদূতাবাসের পক্ষ থেকেও সব বাংলাদেশি নাগরিককে জরুরি প্রয়োজনে যেকোনো সহায়তা চাওয়ার জন্য সপ্তাহে ২৪ ঘণ্টার একটি হটলাইন নম্বরে যোগাযোগের জন্য বলেছে।\n\nবিশেষ করে কেউ অসুস্থ হলে দূতাবাসের পক্ষ থেকেই তাকে অ্যাম্বুল... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্টা করছেন।"} {"inputs":"...৭৭৪ জনের মৃত্যু হয়। ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হলে ভয়াবহ শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। তবে ২০০৪ সালের পর থেকে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। \n\nজিকা ভাইরাস আক্রান্ত এলাকায় ভ্রমনের বিষয়ে গর্ভবতী মায়েদের সতর্ক করা হয়\n\nমার্স\n\nএটি সার্সের একই গোত্রীয় একটি ভাইরাস। ২০১২ সালে প্রথম সৌদি আরবে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয় এবং সেখানে আক্রান্তদের ৩৫শতাংশ মারা গেছেন। \n\nএই রোগের নাম দেওয়া হয় মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম বা সংক্ষেপে মার্স। করোনা ভাইরাস গোত্রীয় বলে ভাইরাসটির নাম মার্স করোনা ভাইরাস... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ও নাকে সংক্রমণ হতে পারে। লাসা জ্বরটি পশ্চিম আফ্রিকা বিশেষ করে নাইজেরিয়াতেই বেশি দেখা যায়। দেশটির লাসা শহরে এ রোগটি প্রথম দেখা দিয়েছিল ১৯৬৯ সালে।\n\nডিজিজ এক্স\n\nবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পৃথিবীব্যাপী মহামারি ঘটাতে পারে এমন অসুখের তালিকায় নতুন রহস্যময় অসুখ 'ডিজিজ এক্স' এর নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে।ডিজিজ এক্স শুনে অপরিচিত মনে হতে পারে। এটি কোন রোগের নামও নয়। \n\nতালিকায় থাকা এই নামের ব্যাপারে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, ডিজিজ এক্স হলো এমন কোনও রোগ যা মানবজাতির কাছে এখনো অজানা, কিন্তু তা আন্তর্জাতিকভাবে মহামারীর রূপ নিতে পারে। \n\nবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, 'একটা অজানা রোগে পৃথিবীজুড়ে ব্যাপক মহামারী দেখা দিতে পারে বলে আমরা অনুমান করছি এটা বুঝাতেই 'ডিজিজ এক্স' সম্ভাব্য মহামারীর তালিকায় যোগ করা হয়েছে।'"}