{"inputs":"...\n\nএকজন বিশ্লেষক বেন উড বলছেন মোবাইল কোম্পানিগুলো তাদের ব্যবসা কখই বন্ধ করবে না।\n\n\"ফোনের বিক্রি তারা চালিয়ে যাবে। বড় পর্দার ফোন যে সুবিধাগুলো দেয়, সেগুলো ছোট সাইজের ফোনে ঢোকানোর চেষ্টাও তারা হয়ত করবে। কিন্তু মূল কথা হল আপনি কী চাইছেন?\"\n\n\"আপনার সামনে চটকদার নানাধরনের ফোন, নানা লোভনীয় সুবিধা নিয়ে আসবে। কিন্তু আপনি স্মার্টফোনে কতক্ষণ সময় কাটাতে চাইবেন সেটা নির্ভর করবে সম্পূর্ণ আপনার ওপর।\"\n\nক্যাথরিন প্রাইস একটি বই লিখেছেন \"ফোনের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করবেন কীভাবে\" এই শিরোনামে। তার বাচ্চা হবার পর ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"দিয়ে আপনি অনবরত দেখতে পারেন আপনার পোস্ট কটা লাইক পেল। সেটা বন্ধ রাখুন। আপনার সময়মত অবশ্যই আপনি দেখে নিতে পারেন কটা লাইক পেল আপনার পোস্ট। কিন্তু এই প্লাগইন ব্যবহার করলে আপনি অনবরত দেখতে থাকবেন লাইকের সংখ্যা কীভাবে বাড়ছে - ১৭ থেকে ২০- ২০ থেকে ২৫ ইত্যাদি। \n\n'অপরাধ-বোধ'\n\nস্মার্টফোন ব্যবহারে আমরা এখন অভ্যস্ত। ফোন আমাদের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে অঙ্গাঙ্গীভাবে। সেই ফোন এক কথায় ছুঁড়ে ফেলা বা \"দেখব না\" এমন পণ করা কঠিন। \n\n\"আবহাওয়ার খবর দেখতে গিয়ে এখনও আমি টুক করে সামাজিক মাধ্যমে ১০ মিনিট সময় কাটিয়ে ফেলি। তারপর অপরাধ বোধে ভুগি। তবে দরকারে, তথ্য খোঁজার তাগিদে, জরুরি যোগাযোগের জন্য যখন স্মার্টফোন ব্যবহার করি তখন আমার অপরাধ বোধ হয় না।\"\n\nবিশ্লেষক মি: উড বলছেন ২০১৯ সালে মানুষ তাদের স্মার্টফোন ব্যবহারের অভ্যাস অনেকটাই পাল্টাবে এমনটাই তার ধারণা। \n\nতবে তার মতে: ''ফোনের সঙ্গে সম্পর্কত্যাগ? এটা হবে বিশাল একটা চাওয়া।'' \n\nবিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন:\n\nকেন বিতর্ক এড়াতে পারছে না নির্বাচন কমিশন?\n\n'নিরাপত্তা হুমকি'র মুখে ঐক্যফ্রন্ট নেতা ড. কামাল হোসেন\n\nসংসদ নির্বাচন: দেখে নিন কার ইশতেহারে কী আছে?"} {"inputs":"...\n\nলন্ডনের এই ন্যাটওয়েস্ট ব্যাঙ্কের একটি শাখাতেই গচ্ছিত আছে এই বিপুল সম্পদ\n\nবিষয়টি শেষ পর্যন্ত ওয়েস্টমিনস্টারে ব্রিটিশ পার্লামেন্টেও গড়ায়। হাউস অব লর্ডস সিদ্ধান্ত নেয়, এই অর্থের মালিকানা নিয়ে ভারত, পাকিস্তান ও নিজামের পরিবার একমত না-হওয়া পর্যন্ত তা ব্যাঙ্কেই 'ফ্রোজেন' থাকবে - অর্থাৎ সে টাকাপয়সা কেউ তুলতে পারবে না বা অন্য কোথাও সরাতেও পারবে না। \n\nএখন বাহাত্তর বছর ধরে ব্যাঙ্কে গচ্ছিত সেই টাকাই সুদে-আসলে বেড়ে আজ হয়েছে পঁয়ত্রিশ মিলিয়ন পাউন্ড বা প্রায় সাড়ে চার কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র সেই শতাধিক বংশধর এখন লন্ডনের কোর্টে একটা শেষ চেষ্টা চালাচ্ছেন।"} {"inputs":"...\nতবে বাংলাদেশ রেলওয়ে বলছে, একসঙ্গে এভাবে ১৪০ জন যাত্রীর জন্য টিকেট বিক্রি করা যাবে কীনা, সেটা তাদের দেখতে হবে।\n\nরেলওয়ের কাছে কৃষক লীগ চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কমিটির লিখিত আবেদন।\n\nকারা বিশেষ সুবিধা পেয়ে থাকেন:\n\nকারা বিনামূল্যে টিকেট পাবেন বা কাদের জন্য বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে, সে বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের কিছু নিয়ম-নীতি আছে।\n\nবাংলাদেশের কয়েকটি সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য মতে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরিচয়পত্র প্রদর্শন করে রেলওয়ের প্রথম শ্রেণীতে বিনা ভাড়ায় যাতায়াতের সু... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"মূল সংগঠনের ক্ষমতা ব্যবহার করেই এ ধরণের আবেদন জানিয়েছেন।\"\n\nক্ষমতাসীন দলের কয়েকটি সহযোগী সংগঠন ইতোমধ্যে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে ব্যাপক সমালোচনার মুখে রয়েছে। এমন অবস্থায় কৃষক লীগের এ ধরণের প্রচেষ্টাকে \"রং সিগনাল\" হিসেবে দেখছেন তিনি।"} {"inputs":"... আহমেদ সাবির বলছেন, একটি ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে ও চালাতে গেলে প্রচুর ছবি লাগে এবং সেসব ছবি সাইটে দেবার জন্য ইমেজ প্রসেসিং দরকার হয়। \n\n\"যেকোনো অনলাইন শপিং পোর্টালে গেলে দেখতে পাবেন পণ্যটির কয়েকটি ছবি ও পণ্যটি সম্পর্কে বর্ণনা রয়েছে। বিভিন্ন দিক থেকে আকর্ষণীয় করে ছবি তুলে পণ্যটি সম্পর্কে আবেদন তৈরি করার চেষ্টা। বাংলাদেশে বসে বিদেশের প্রতিষ্ঠানের ইমেজ প্রসেসিং-এর কাজও হচ্ছে। ছবিগুলো তোলা ও সেগুলো প্রসেসিং-এ ভালো কাজের সুযোগ রয়েছে।\" \n\nচাকরির ধরন বদল\n\nযুব উন্নয়নে কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠান বিশ্বাস... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"করতে পারেন। যেমন দেখুন অনেকে এবারের কোরবানিতে গরুর খামার করে তা অনলাইনে বিক্রি করছেন। তরুণরা প্রযুক্তি ভালো বোঝে। কৃষিতে তারা প্রযুক্তি ব্যাবহার করে আরও ভালো উৎপাদন করতে পারবে। \"\n\nস্বাস্থ্যসেবা ও ঔষধ প্রস্তুত খাত\n\nফাহিম মাশরুর বলছেন স্বাস্থ্যসেবা ও ঔষধ প্রস্তুত খাতে আগের থেকে নিয়োগ অন্য সময়ের চেয়ে বেড়েছে। অনলাইনে সার্চ দিলেও সেটা দেখা যায়। \n\nস্বাস্থ্যসেবা ও ঔষধ প্রস্তুত খাতে নিয়োগ বেড়েছে।\n\nহাসপাতালগুলোতে নার্স, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এমনকি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও তাদের কার্যালয়ের জন্য নিজস্ব নার্স নিয়োগের বিজ্ঞাপন দিচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হুশিয়ারি দিয়ে বলছে খুব সহসাই করোনাভাইরাস নির্মূল হচ্ছে না। \n\nসেই হিসেবে স্বাস্থ্যসেবা খাতে জনবল চাহিদা বাড়বে। এই খাতে যেহেতু নির্ধারিত ডিগ্রি ছাড়া কাজ করা সম্ভব নয়, তাই সামনের দিনগুলোর জন্য তরুণরা এই বিষয়ে পড়াশোনার কথা ভাবতে পারেন, বলেন ফাহিম মাশরুর।\n\nবাংলাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে। তরুণরা শিক্ষা নিয়ে হয়তো এখন ভাবতে পারছেন না। তবে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারি শুরুর পর থেকে বিশ্বব্যাপী মানুষজন সম্ভবত একটি বিষয় নিয়ে ভাবছেন। \n\nআর তা হল এই মহামারি কবে শেষ হবে আর মহামারি পরবর্তী জীবন কেমন হবে। তরুণদের জন্য সেই পরবর্তী জীবন মানে একটি ভালো পেশা। \n\nডিগ্রি নিয়ে তারপর চাকরীর পেছনে দৌড়ানোর প্রথাগত রীতি সম্ভবত পাল্টে যাবে। তাই নতুন যেসব দক্ষতা কাজে লাগতে পারে, সেগুলোর দিকে মনোযোগ দেবার কথা বলছেন, মি. মাশরুর।"} {"inputs":"... একটি নির্বাচনী পথসভা শেষে তার সাথে আলাপকালে তিনি যেমনটা বলছিলেন, \"গত কয়েকবছরে এই এলাকায় অনেক উন্নয়ন হয়েছে, সারাদেশেই হয়েছে।\"\n\n\"এখানে চাঁদাবাজি নেই, সন্ত্রাস নেই। মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পেরেছে। আমরা আমাদের উন্নয়নের কথা প্রচার করছি। মানুষ আমাদেরই ভোট দেবে।\"\n\nনোয়াখালী-১ আসনে প্রার্থী আছেন আরো ৬ জন।\n\nহাতপাখা মার্কায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর এম এরফান খান, লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টির আবু নাছের ওয়াহেদ ফারুক, কুলা প্রতীকে বিকল্প ধারার মো: ওমর ফারুক, বটগাছ প্রতীক নিয়ে বাংলাদেশ খেলাফত ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"়ী এবং নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী)\n\nএছাড়া আরও পড়তে পারেন:\n\nযেভাবে যৌনপল্লী থেকে মুক্তি পেলো মেয়েটি\n\nটেরেসা মেকে কি 'স্টুপিড মহিলা' বলেছেন জেরেমি করবিন?\n\n‘পুরুষ বিহীন’ উৎসবে পুরুষদের প্রতি বৈষম্যের অভিযোগ"} {"inputs":"... এন্ড সোশাল মেডিসিন নিপসম এর প্রধান বায়েজিদ খুরশীদ রিয়াজ বলছেন বিশ্বব্যাপী মানুষের যাতায়াত যত বাড়ছে সেই সাথে অসুখও পৌঁছে যাচ্ছে বিশ্বের নানা প্রান্তে। \n\nতিনি বলছেন, \"মানুষের নিজের দেশের মধ্যে চলাফেরা যেভাবে বেড়েছে তেমনি দেশের বাইরেও চলাফেরা বেড়ে গেছে। এর একটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে যে স্বাস্থ্য সমস্যাগুলো একটি অঞ্চলের ছিলো বা কোন স্থানের ছিলো সেটি বিশ্বব্যাপী হয়ে যাচ্ছে\"। \n\nকিন্তু পশুপাখি আর কীট পতঙ্গ বাহিত রোগ এত বেশি দেখা যাচ্ছে কেন?\n\nবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে বর্তমানে পৃথিবীতে ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। \n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন:"} {"inputs":"... কাউন্টার টেরোরিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেছেন, শ্রীলংকায় জঙ্গি হামলার পরে জঙ্গিবাদের ঝুঁকি কিছুটা বেড়েছে, তারা আরো বেশি উত্তেজিত হয়েছে। তবে তা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। কিছু হওয়ার মতো অবস্থায় এটি এখনো যায়নি। \n\nমনিরুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছিলেন, \"এরা বিচ্ছিন্নভাবে রয়েছে। মানে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়নি। বিচ্ছিন্নভাবে হয়তো সাংগঠনিক শক্তি অর্জনের দিকেই এদের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ আছে।\"\n\n\"একটা বড় হামলা করার জন্য যে ধরনের প্রস্তুতি প্রশিক্ষণ, মনোবল... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মাহমুদা আকতার বলছিলেন, \"পুলিশ বা র‍্যাব অনেকটা এগিয়েছে। কিন্তু আমরা যে পুরোপুরি শংকামুক্ত, এমন নয়।\"\n\n\"আমরা এখনও জঙ্গিদের ধরার অনেক খবর পাই। এই খবরগুলো কিন্তু প্রমাণ করে,জঙ্গিদের অস্তিত্ব আছে। জঙ্গিরা দূর্বল হয়েছে, কিন্তু তাদের অস্তিত্ব টিকে আছে এটাও সত্য।\"\n\nজঙ্গিবাদ পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষক তাসনিম খলিল তার ফেসবুক পাতায় লিখেছেন, ''বাংলাদেশে আইসিসের নতুন আমীর দায়িত্ব নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপগুলোকে নতুন করে ঐক্যবদ্ধ করার উদ্যোগ নেন। চ্যাটার ছিলো যে রমজান মাসে এদের বড় ধরণের হামলার পরিকল্পনা আছে। গতরাতে গুলিস্তানে যে বোমা হামলা হয়েছে এটা তারই প্রিভিউ হয়তো।''\n\nযে কোন সময় 'ফিরে আসতে পারে' আইএস\n\nআইএস প্রধান আবু বকর আল-বাগদাদীর নতুন একটি ভিডিও বার্তা\n\nপ্রায় পাঁচ বছর পর নতুন প্রকাশিত একটি ভিডিওতে আইএস প্রধান আবু বকর আল-বাগদাদী ঘোষণা দিয়েছেন, আইএসের ভূ-খণ্ড হারানোর প্রতিশোধ নেওয়া হবে। সিরিয়ার বাঘুজ শহরের পরাজয়ের প্রতিশোধ হিসাবে শ্রীলংকায় ইস্টার সানডের হামলা চালানো হয়েছে বলে তিনি দাবি করেছেন। \n\nযদিও বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, শ্রীলংকায় হামলার পরপরই আইএস যে দাবি জানিয়েছিল, তখন শহরটির কোন উল্লেখ করা হয়নি। \n\n২০১৪ সালের পর এই প্রথম তাকে আবার প্রকাশ্যে কোন ভিডিওতে দেখা গেল। \n\nএই ভিডিওতে তাকে বাঘুজের পরাজয়ের কথা স্বীকার করতে শোনা যায়, যে শহরটি ছিল এই গ্রুপের হাতছাড়া হওয়া সর্বশেষ শক্ত ঘাঁটি। \n\nআইএসের আল ফুরকান মিডিয়া নেটওয়ার্কে ভিডিওটি প্রকাশ করা হয়।"} {"inputs":"... গতি এমন ছিল যাতে প্রার্থী ক্লান্তি থেকে অসাবধানতাবশত কিছু না করে বসেন। বাইডেন ক্যাম্প বরং ট্রাম্পকে তার মুখ খোলার সুযোগ দিয়েছে যা শেষ পর্যন্ত কাজে লেগেছে। \n\n৩. আর যেই হোক ট্রাম্প নয়\n\nনির্বাচনের দিনটির এক সপ্তাহ আগে জো বাইডেন ক্যাম্প তাদের সর্বশেষ টেলিভিশন বিজ্ঞাপন প্রচার করে। \n\nগত বছর জো বাইডেন প্রার্থী হিসেবে যখন মনোনীত হন এবং যেদিন তার প্রচারণা শুরু করেন সেসময়কার বক্তব্যের সাথে এই বিজ্ঞাপনের বক্তব্যে বেশ লক্ষণীয় সাদৃশ্য ছিল। \n\nলাগামহীন অসামঞ্জস্যপূর্ণ নানা বক্তব্যের কারণে নিয়মিত খব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ছিল বাইডেনের। আর তা হলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা। \n\nএই ইস্যু দিয়ে তরুণ প্রজন্মকে আকর্ষণ করেছেন তিনি যাদের কাছে জলবায়ু পরিবর্তন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। \n\n৫. বেশি অর্থ, কম সমস্যা\n\nএই বছরের শুরুতে জো বাইডেনের প্রচারণা তহবিল প্রায় শূন্য ছিল বলা যায়। ট্রাম্পের বিপক্ষে তার সীমাবদ্ধতা ছিল এটি। ট্রাম্পের প্রচারণা ছিল শত কোটি ডলারের বিষয়। \n\nকিন্তু এপ্রিল মাসে এসে তহবিল গঠনে জোরালোভাবে লেগে পড়ে বাইডেন ক্যাম্প। অন্যদিকে ট্রাম্পের পদ্ধতি হচ্ছে বাড়াবাড়ি অপচয়। \n\nতহবিল গঠনে জোরালোভাবে করেছে বাইডেন ক্যাম্প।\n\nনির্বাচনী প্রচারণার শেষের দিকে এসে ট্রাম্প ক্যাম্পের চেয়ে বড় তহবিল গড়েছিলেন বাইডেন। \n\nঅক্টোবর মাসে ট্রাম্পের চেয়ে ১৪৪ মিলিয়ন ডলার বেশি ছিল বাইডেনের তহবিলে। যা ব্যাবহার করে টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে রিপাবলিকানদের জর্জরিত করে ফেলা হয়। \n\nকিন্তু শুধু অর্থ দিয়েই সব হয় না। ২০১৬ সালে হিলারি ক্লিনটনও বড় তহবিল গড়েছিলেন। \n\nকিন্তু এবার করোনাভাইরাস মহামারির কারণে একদম মানুষের কাছে গিয়ে প্রচারণা অনেক কমিয়ে দিতে হয়েছে। \n\nমানুষজন অনেক বেশি সময় ঘরে কাটিয়েছে তাই গণমাধ্যমের প্রতি তাদের মনোযোগ অনেক বেশি ছিল। \n\nভোটার আকর্ষণ করতে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত গণমাধ্যমে বার্তা দিয়ে গেছেন জো বাইডেন।"} {"inputs":"... চেষ্টা করছেন নারীরা যেন এই প্রথা থেকে বের হয়ে আসে।\n\nগত অক্টোবর মাসে এই নিয়ে প্রচারণা শুরু করেন রোহিনি পাবার। তিনি পুনের একটি গ্রামের বাসিন্দা। গ্রামটিতে মহিলারা যেন স্বামীর নাম ধরে ডাকেন সেই ইস্যু নিয়ে আলোচনা শুরু করেন তিনি।\n\nতবে সবার আগে রোহিনি সিদ্ধান্ত নেন বিষয়টি আগে নিজের ওপর প্রয়োগ করবেন তিনি, কারণ রোহিনি নিজেও কখনো তাঁর স্বামীকে নাম ধরে ডাকেননি।\n\nবিবিসিকে রোহিনি বলছিলেন ১৫ বছর বয়সে তাঁর বিয়ে হয় এবং গত ১৬ বছরের বিবাহিত জীবনে কখনোই স্বামী প্রকাশকে নাম ধরে ডাকেননি।\n\n\"আগে আমি তাকে 'বা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ারীদের মধ্যে শুধু এমন চিত্র দেখা যায়। এছাড়া প্রত্যন্ত অঞ্চলের লাখ লাখ নারী এমনটা ভাবতে পারেন না। কিশোরী নারীকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করে তার শাশুড়ি বা অন্য কোনো প্রবীণ নারী\"- বলেন তিনি।\n\nরোহিনি পাবার বলছেন গ্রামগুলোতে নারীদের মধ্যে পরিবর্তন আনাটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জের বিষয়।\n\n\"পরিবর্তন সহজ নয়। কিন্তু তাদের নাম ধরে ডাকা দরকার-সমস্যা কোথায়? ছোট ছোট ইস্যুগুলো নিয়ে না এগুলে বড় সমস্যার সমাধান হবে কিভাবে?\" \n\n\"এটা হয়তো ছোট পদক্ষেপ কিন্তু প্রথম । আর প্রথম পদক্ষেপই সবসময় বড় কিছু\" - বলেন রোহিনি।"} {"inputs":"... ছিল\n\n'শুদ্ধি অভিযান': কীভাবে দেখছে আওয়ামী লীগ কর্মীরা? \n\nট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ টিআইবির নির্বাহী পরিচালকের প্রশ্ন - ক্যাসিনোর যন্ত্রপাতি কিভাবে আসলো, আর যাদেরকে ধরা হচ্ছে তাদের পৃষ্ঠপোষক কারা? \n\nইফতেখারুজ্জামান বলছেন, \"যাদেরকে চিহ্নিত করা হয়েছে আপাতদৃষ্টিতে এটি যথার্থ, কিন্তু এটা কিন্তু টিপ অব দ্য আইসবার্গ বা হিমশৈলের চূড়া মাত্র। এসব কিন্তু ছাত্র বা যুব সংগঠনটির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বিভিন্ন পর্যায়ে যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত তাদেরকেও ধরতে হবে। দেখতে হবে এরা কতটা জব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ী ভেবেছেন, যারা অপকর্ম করছে সে যেই হোক, যারা বিপথগামী, তাদেরকে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে।\"\n\nতবে এ অভিযান শেষ পর্যন্ত কতদূর যায় এবং পরিণতি কী দাঁড়ায় সেদিকেই দৃষ্টি সাধারণ মানুষ ও পর্যবেক্ষকদের। \n\nমাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম বলছেন, পশুর হাটে চাঁদাবাজি বন্ধ করে গরুর মাংসের দাম কমাতে পারলেই কেবল তিনি বলবেন এ অভিযান সফল। \n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nক্ষমতাসীনদের সাথে সমঝোতা ছাড়া কি ব্যবসা করা সম্ভব?\n\nবাজারে রোবট কুকুর 'স্পট': কী করতে পারে\n\n'প্রকাশ্যে মলত্যাগ' করায় পিটিয়ে শিশু হত্যা"} {"inputs":"... ঢাকা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব। এই প্রতিষ্ঠানটিতে ১৬-১৭টি ভাষা শেখানো হয়। এছাড়া গ্লোবাল এবং একুশে নামেও ভাষা শেখার প্রতিষ্ঠান রয়েছে। \n\nএছাড়া দেশের প্রায় সকল জেলায় সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কোরিয়ান ভাষা শেখানো হয়।\n\nকখন শিখবেন?\n\nআধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউটের বিদেশী ভাষার কোর্সগুলো সাধারণত এক বছর মেয়াদী হয়। সব মিলিয়ে কমপক্ষে ১২০ ঘণ্টার ক্লাস হয়।\n\nসপ্তাহে দুই দিন চার ঘণ্টা বা ছয় ঘণ্টার ক্লাস হয়। \n\nপ্রতিবছর এপ্রিল মাসের দিকে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর মে এবং জুন মাসের দিকে ভর্তি হওয়... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"বের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল প্রফেসর মাসুদ এ খান বলেন, যে কারো ভাষা শেখার আগ্রহ থাকলে এবং অনুশীলন করলে সে ভাষা শিখতে পারে। \n\nখরচ কেমন হবে?\n\nসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভাষা শেখার ক্ষেত্রে খরচ কিছুটা বাজেটের মধ্যেই থাকে। তবে বেসরকারি কিংবা ব্যক্তি পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভাষা শেখার ক্ষেত্রে একটু বেশি বাজেট থাকতে হবে। \n\nঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউটে এক বছর মেয়াদী কোর্সগুলো সম্পন্ন করতে ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকার মতো খরচ হবে। তবে এটা বাংলাদেশিদের জন্য এবং এককালীন।\n\nবিদেশিদের জন্য খরচ কিছুটা বেশি। তাদেরকে কোর্স প্রতি ৩০ হাজার টাকা গুনতে হবে। \n\nআর তিনমাস মেয়াদী শর্ট কোর্স গুলোর ক্ষেত্রে খরচ ভিন্ন।\n\nঢাকা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর মাসুদ এ খান বলেন, তার প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ভাষার শর্ট কিংবা দীর্ঘমেয়াদি কোর্সগুলো করতে ১০ হাজার থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকার মধ্যে করা যাবে।\n\nএছাড়া গ্যেটে ইন্সটিটিউটে জার্মান ভাষা শিখতে চাইলে খরচ পড়বে ১১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।"} {"inputs":"... তার সামান্য অংশই আইন-আদালতের সামনে আসে। \n\nমানবাধিকার কর্মী খুশি কবির বলছেন, বাংলাদেশের সমাজে এমন এক ধরণের মানসিকতা তৈরি হয়েছে যে কোন নারী ধর্ষণের শিকার হলে তার উপরেই অনেকে দোষ চাপানোর চেষ্টা করে। \n\nএই পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য অনেকে মামলাও দায়ের করতে চাননা। ফলে অপরাধীরা পার পেয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন খুশি কবির।\n\nখুশি কবির, নারী ও মানবাধিকার কর্মী।\n\nবিবিসি বাংলায় আরও খবর:\n\nইরাকে পুরুষরাই কি যৌন হয়রানির প্রধান লক্ষ্য?\n\nম্যান অফ দা টুর্নামেন্টের দৌড়ে এগিয়ে কারা?\n\nবাংলাদেশের মানুষের ভারতবিদ্বেষ ক... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"প্রাপ্ত বয়স্করাই ঘটনার শিকার হচ্ছে বেশি। \n\nএই প্রেক্ষাপটে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সম্প্রতি ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে ধর্ষণে জড়িতদের জামিন দেবার ক্ষেত্রে আদালতকে কঠোর হবার আহবান জানিয়েছেন। \n\nবিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ধর্ষণের ঘটনায় যারা জড়িত থাকবে তাদের কেউ রেহাই পাবেনা। \n\nআইনজীবী এবং মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, ধর্ষণের ঘটনা বন্ধ করার জন্য একমাত্র উপায় হচ্ছে, যদিও অপরাধীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা। \n\nকিন্তু বাস্তবে যেসব সমস্যা রয়েছে সেগুলোর সমাধান না হলে দ্রুত বিচার কঠিন হয়ে দাঁড়াবে বলে তারা মনে করছেন।"} {"inputs":"... না। \n\nবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হেমাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মাসুদা বেগম জানান বি ও সি ভাইরাস রক্তে সংক্রমণের পর একটা উইন্ডো পিরিয়ড থাকে ২ থেকে ৬ মাস। এ সময়ে সাধারণ রক্ত পরীক্ষায় এ ভাইরাস ধরা পড়ে না। এ সময় কেউ যদি রক্ত আদান-প্রদান করেন তাহলে অগোচরেই ভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে পড়ে। এটি নিরূপণে ডিএনএ ভাইরাল মার্কার বা এইচভিসি টোটাল টেস্ট প্রয়োজন হয়। এটা একটা প্রাণঘাতী রোগ যা নির্মূল করতে চাইলে নিরাপদ রক্ত সঞ্চালনের কোনো বিকল্প কোনো কিছু নেই।\n\n\"আমাদের দেশে জেলা উপজেলা হাসপাত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ালের মধ্যে হেপাটাইটিস প্রতিরোধ ও নির্মূলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বেশকিছু লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। \n\nহেপাটাইটিস নিয়ে কাজ করছেন এমন বিশেষজ্ঞরা বলছেন ২০৩০ এর লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশ অঙ্গীকার করলেও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ভাইরাল হেপাটাইটিস প্রতিরোধে এখনো কোনো জাতীয় নীতিমালা করা হয়নি।"} {"inputs":"... ফারুক বিবিসি বাংলাকে বলছেন, গত কয়েক বছর ধরে দক্ষিণ কোরিয়ার নিয়োগ দাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বাংলাদেশি কর্মীদের চাহিদা কমছে। \n\nতিনি জানাচ্ছেন, একসময় বাংলাদেশি কর্মীদের সংখ্যা দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রথম দিকে থাকলেও এখন তাদের হটিয়ে নেপাল, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারের কর্মীরা জায়গা দখল করে নিয়েছে। \n\nএর কারণ হিসাবে তিনি বলছেন, বাংলাদেশিরা অল্প সময়ের মধ্যে ঘনঘন চাকরি পরিবর্তন করেন, ফলে অনেক নিয়োগদাতা খুশী নন। এছাড়া অনেক কর্মীর মালিকদের সঙ্গে বনিবনা না হওয়া, খাবারের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে সমস্যার সঙ্গে নত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"াংলাদেশ নিয়ে কোনরকম নেতিবাচক মনোভাব তৈরি না হয়।''\n\nবাংলাদেশ থেকে দত্তক নেয়া শিশু জোয়ানার গল্প\n\nতবে বাংলাদেশী কর্মী বেশি নেয়া না নেয়ার বিষয়টি যেহেতু শেষপর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিগুলোর ওপরেই নির্ভর করে, সুতরাং এক্ষেত্রে সরাসরি বাংলাদেশি কর্মকর্তা বা কোরীয় কর্মকর্তাদের কিছু করার সুযোগ নেই। বরং সেখানে বাংলাদেশি কর্মীরা দক্ষতা ও আচরণ দিয়ে তাদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারলে বাংলাদেশের এই বাজারটি আরো বিস্তৃত হতে পারে বলে তিনি মনে করেন। \n\nতিনি বলছেন, খাবার নিয়ে কর্মীদের একটি অভিযোগ অনেকদিন ধরেই আসছে। কারণ সেখানে বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ একসঙ্গে থাকে। ফলে তাদের মতো খাবার বাংলাদেশি কর্মীরা খেতে পারেন না। এক্ষেত্রেও আমরা কর্মীদের বুঝিয়েছি যেন উন্নত ভবিষ্যতের কথা ভেবে তারা নিজেদের মানিয়ে নেন। \n\nবাংলাদেশের দূতাবাসের মাধ্যমে সেখানে কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ ও আলোচনার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলেও তিনি জানান।"} {"inputs":"... মুসলিম থেকে গেছেন তাদের থেকে \"অনেক অনেক ভাল করেছেন।\"\n\nঅনেকের মতে বাংলাদেশে রক্তাক্ত গৃহযুদ্ধের পর দেশটির স্বাধীনতা অর্জন প্রমাণ করে উপমহাদেশের সব মুসলমানই \"এক জাতিসত্ত্বার\" হতে পারে না। কিন্তু মি: রহমান এ যুক্তি মানেন না। \n\n\"এই বিভক্তির কারণ রাজনৈতিক স্বার্থ - এর অর্থ এই নয় যে দ্বি-জাতি তত্ত্ব ভুল,\" তিনি বলেন।\n\nপাকিস্তানের জাতীয় পরিচয়ের মূলে যে এই তত্ত্বই প্রধান তা স্পষ্ট। দেশটির বিভিন্ন সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষের মধ্যে প্রধান বন্ধনের সূত্র ইসলাম ধর্ম। জাতীয় ভাষা ঊর্দু দেশের ছোট্ট একটা গোষ্ঠ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ন আগে জিন্নাহ তার বিবৃতিতে বলেছিলেন: \"আপনি পাকিস্তানের ভেতর আপনার মন্দিরে যাবেন, মসজিদে যাবেন, যে কোন উপসনালয়ে যাবেন। আপনার জাত, ধর্ম যাই হোক না কেন, পাকিস্তান রাষ্ট্রের সঙ্গে তা সাংঘর্ষিক নয়।\"\n\nতিনি মনে করেন জিন্নাহ শুধু মুসলিমদের জন্য পাকিস্তান চান নি, তিনি পাকিস্তানে সবার জন্য সমান অধিকার \n\nকিন্তু অন্যরা প্রশ্ন তোলেন পাকিস্তান যদি ইসলামী রাষ্ট্র নাই হবে তাহলে শুধু মুসলিমদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠেনের কী প্রয়োজন ছিল?\n\nঐতিহাসিক আয়েষা জালালের কোন সন্দেহ নেই যে জিন্নাহ চেয়েছিলেন \"ভারতীয় মুসলিমদের জন্য আলাদা দেশ\", তিনি ইসলামী রাষ্ট্র চান নি।\n\nতবে তিনি বলছেন ইসলামপন্থীরা তার তত্ত্বকে \"আদর্শগত দৃষ্টিকোণ\" থেকে ব্যাখ্যা করেন পাকিস্তানকে একটা ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসাবে তুলে ধরার পেছনে যুক্তি হিসাবে। \n\nমি: কিরমানি বলছেন এইসব সূক্ষ্ম ব্যাখ্যা পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ বোঝেন না। তারা মনে করেন ইসলাম ধর্মের অবমাননার শাস্তি মৃত্যু হওয়া উচিত। \n\nশারাফাতউল্লাহ নামে এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের বাবা যার ছেলে ইসলামের অবমাননার জন্য তার এক সহপাঠীকে পিটিয়ে মারতে জনতাকে ক্ষেপিয়ে তুলেছিল তিনি প্রশ্ন তুলছেন, \"আমাদের বলা হয়েছে পাকিস্তানের সৃষ্টি দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে। এই দেশে কেউ যদি নাস্তিক হয় এবং নাস্তিকতা ছড়াতে চেষ্টা করে তাহলে পাকিস্তানের জন্মের কি দরকার ছিল?\"\n\nঅথচ পাকিস্তানে ইসলামপন্থী দলগুলো কখনই নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সমর্থন পায় না। \n\n১৯৭১এ বাংলাদেশের জন্মের পর ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বলেছিলেন দ্বি-জাতি তত্ত্বের \"মৃত্যু\" হয়েছে। \n\nপাকিস্তানে তা স্পষ্টতই ঘটে নি। দেশটির আত্মপরিচয় নিয়ে বিতর্ক যখনই ওঠে তখনই এটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। আয়েষা জালাল বলছেন আর ভারত এই তত্ত্বের মৃত্যু হয়েছে একথা অনেকদিন আগে বললেও সেখানে যেভাবে হিন্দুত্বের উত্থান ঘটছে তা এই বক্তব্যকে কতটা সমর্থন করবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে। ।\""} {"inputs":"... সেলুলার এবং ভিডিও নজরদারী সরঞ্জাম সরবরাহ করতে পারি,'' মি. ম্যালনিকে বলতে শোনা যায়।\n\nপিকসিক্স কোম্পানির ব্রশিউর (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি)।\n\nআল জাজিরার হাতে আসা দলিলে দেখা যায়, বাংলাদেশ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলের একটি কোম্পানি থেকে এই নজরদারী সরঞ্জাম ক্রয় করছে।\n\nপিকসিক্স নামের এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছিল ইসরায়েলের কয়েকজন প্রাক্তন গোয়েন্দা কর্মকর্তা। \n\nকিন্তু বাংলাদেশ এখনও ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়নি, দেশটির সাথে কোন বাণিজ্য সম্পর্ক নেই, এমনকি বাংলাদেশের পাসপোর্ট ব্যবহার করে কেউ ইসরায... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রা হয়েছে, এবং বলা হয়েছে যে মোবাইল ফোন 'মনিটরিং' হচ্ছে এর কাজ।\n\nএই মেশিন একটি মোবাইল ফোন টাওয়ারের মত কাজ করে, বলছেন এই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এলিওট বেনডেনেলি।\n\n''এটা সেল টাওয়ারের মত আচরণ করে। একটি নির্দিষ্ট এলাকার সব মোবাইল ফোন তার সাথে যোগ হবে এবং এই যন্ত্র সব কমিউনিকেশন ইনটারসেপ্ট করতে পারবে। \n\n''টেক্সট মেসেজ, ইন্টারনেট - সব ধরনের কমিউনিকেশন ইনটারসেপ্ট করতে পারবে, এবং যে কোন সময় ২০০ থেকে ৩০০ মোবাইল ফোন এক সাথে ইনটারসেপ্ট করতে পারবে। \n\n''এই মডেল সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারে, যেমন টেক্সট মেসেজের কথা বদলে দিতে পারে, যে ব্যবহার করছে তার পরিচয় বদলে দিতে পারে,\" বলছিলেন এলিওট বেনডেনেলি।\n\nএই বিশেষজ্ঞ জানান, এটা হচ্ছে 'গণহারে' নজরদারী করার প্রযুক্তি। \n\nবিবিসি বাংলায় অন্যান্য খবর:"} {"inputs":"... স্বার্থে এজেন্ট পয়েন্টে কাজ হয় বায়োমেট্রিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে, অর্থাৎ প্রত্যেকে ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে কাজ করতে হয়। ব্যাংকের মূল অ্যাকাউন্ট খোলার সময় সবাইকেই এই ফিঙ্গার প্রিন্ট দিতে হয়\"। \n\nতিনি বলেন একজন ব্যক্তি একটি এজেন্ট পয়েন্টে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন বা তার অন্য ব্রাঞ্চে অ্যাকাউন্ট থাকলে তার বিপরীতে সব সেবা নিতে পারবেন। \n\n\"টাকা তোলার ব্যবস্থা, টাকা জমা দেয়া, রেমিটেন্স এমনকি অন্য ব্যাংকের হিসেবেও টাকা পাঠানো বা সেখান থেকে নিজের অন্য ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে টাকা আনার কাজও করা যাব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"লেনদেনের মাধ্যম আমি,\" বলছিলেন তিনি। \n\nমুহাম্মদ ইসমাইল শেখ বলছেন, এখন অনেকটাই সহজ হয়েছে কারণ মানুষ নিজ থেকেই আসছে এজেন্ট পয়েন্টগুলোতে। \n\n\"কিন্তু শুরুতে খুবই কষ্ট হয়েছিলো মানুষকে বোঝাতে। অন্ধকার থেকে শুরুতে করেছিলাম। এখন পাঁচ হাজার গ্রাহক আছে আমার এখানে এবং প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় আশি থেকে একশটি। সম্প্রতি স্কুলের সব ব্যাংকিং সেবাও দেয়া শুরু করেছি\"। \n\nতিনি জানান টাকার ভলিউম বেড়ে যাওয়ায় অনেক এজেন্ট এখন ভল্ট আনছেন নিরাপত্তার জন্য। \n\nকেন্দ্রীয় ব্যাংক তার রিপোর্টে বলছে করোনা মহামারীতেও বেড়েছে এজেন্ট ব্যাংকিং\n\nএজেন্ট কারা হতে পারবেন : তারা কি পারবেন আর কি পারবেননা\n\nমাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি অব বাংলাদেশ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত এনজিও ও অন্যান্য নিবন্ধিত এনজিও, কো-অপারেটিভ সোসাইটি (সমবায় সমিতি আইন, ২০০১ অধীনে), ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিবন্ধিত ডাকঘর, কুরিয়ার এবং মেইলিং সার্ভিস কোম্পানি, কোম্পানি আইন ১৯৯৪-এর অধীনে নিবন্ধিত কোম্পানি, মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর এজেন্ট, গ্রামীণ ও শহরের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান অফিস, ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র, আইটি ভিত্তিক আর্থিক সেবা, বীমা কোম্পানির এজেন্ট, ফার্মেসির মালিক, মুদি দোকান এবং পেট্রল পাম্প\/গ্যাস স্টেশন পরিচালনা করতে সক্ষম শিক্ষিত ব্যক্তি এবং বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সুপারিশকৃত বা অনুমোদিত যেকোনো প্রতিষ্ঠান। \n\nতবে এক ব্যাংকের এজেন্ট অন্য ব্যাংকের এজেন্ট হতে পারবে না। \n\nএজেন্টকে ব্যাংকের দেয়া ইলেকট্রনিক ডিভাইস রক্ষণাবেক্ষণ ও সব লেনদেনের রেকর্ড সংরক্ষণ করতে হবে। ব্যাংককে অডিটে সহযোগিতা করতে হবে। ঋণ বিতরণ ও কিস্তি আদায়ের দায়িত্বও এজেন্টের। \n\nকোনোভাবেই এজেন্ট কোনো বাড়তি চার্জ আরোপ করতে পারবে না এবং আঙ্গুলের ছাপ ও কার্ড ছাড়া কোনো লেনদেন করতে পারবেনা।"} {"inputs":"... হয়ে গিয়েছিল।\n\nহাউস সশস্ত্র সার্ভিস কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডাম স্মিথ যিনি একজন ডেমোক্রেট, তিনি বুধবার হোয়াইট হাউসে আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশ্যে দেয়া এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ভবিষ্যতে মার্কিন দূতাবাসে ইরানের হামলার পরিকল্পনার কোন প্রমাণ নেই।\n\n\"আমি সব পর্যায়ের সবার সাথে কথা বলেছি, এমনকি আমি হোয়াইট হাউসেরও অনেকের সাথে কথা বলেছি, তারা কেউই এমন কিছু বলেনি,\" পলিটিকো-কে তিনি একথা বলেন। \n\n\"আমাকে যা বলা হয়েছে তাতে, কোন নির্দিষ্ট টার্গেটের কথা বলা হয়নি, আমাদের কাছে যে গোয়েন্দা তথ্য ছিল তাতে কোন নির্দিষ্ট ট... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তিনি বলেন, এই নিষেধাজ্ঞা ইরানের অবকাঠামো নির্মাণ, উৎপাদন এবং খনি শিল্পের উপর প্রভাব ফেলবে। মিস্টার পম্পেও বলেন, এই নিষেধাজ্ঞার টার্গেট ইরানের \"অভ্যন্তরীণ সুরক্ষা যন্ত্রপাতি\"। \n\nএক বিবৃতিতে মিস্টার ট্রাম্প ইরানকে \"বিশ্বের সন্ত্রাসবাদের নেতৃস্থানীয় অর্থায়নকারী\" বলে উল্লেখ করেন এবং \"ইরান রাষ্ট্র হিসেবে তাদের ব্যবহার পরিবর্তন না করা পর্যন্ত\" ইরানের হুমকি মোকাবেলা করার শপথ নেন।"} {"inputs":"... হ্যাম\n\nইবেরিকো হ্যাম: এর একটি স্লাইসের জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে বহুদিন।\n\nএকটা প্রবাদই আছে। পৃথিবীতে দুধরণের হ্যাম আছে। হ্যাম, আর ইবেরিকো হ্যাম।\n\nএই বিশেষ ধরণের শুকরের মাংস আসে কেবল মাত্র স্পেন আর পর্তুগালের একটি নির্দিষ্ট এলাকা থেকে। যেখানে ওক গাছের জঙ্গলে ঘুরে বেড়ায় কালো ইবেরিয়ান শুকর ।\n\nওক গাছ থেকে ঝরে পড়া ফল খেয়ে বাঁচে এই শুকর। ইবেরিয়ান হ্যাম আসে এই শুকর থেকে।\n\nপ্রায় তিন বছর ধরে এই শুকরের মাংস প্রক্রিয়াজাত করা হয়। কখনো কখনো চার বছর। \n\nগিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের হিসেবে সব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"খাবার। এই হাঁস বা রাজহাঁসের লিভার স্বাভাবিক আকারের চাইতে প্রায় দশগুন পর্যন্ত বড় করা হয় বেশি করে খাইয়ে।\n\n এ কারণে এই লিভারের স্বাদ অনেক বেশি।\n\nযারা এই খাবারের ভক্ত, তারা এর জন্য যে কোন মূল্য দিতে রাজী। তবে মানুষের এই লোভের বলি হচ্ছে হাঁস। কারণ তাদেরকে জোর করে বেশি খাইয়ে মেদবহুল করে তোলা হচ্ছে।\n\nগলা দিয়ে টিউব ঢুকিয়ে এসব হাঁসকে জোর করে খাওয়ানো হয়। উদ্দেশ্য তাদের লিভারকে স্বাভাবিকের চেয়ে বহুগুণ বড় করে তোলা।\n\nএই প্রথা নাকি চালু আছে কয়েক সহস্র বছর ধরে। \n\nতবে এখন অনেক দেশে এখন ফো গ্রা উৎপাদনের বিরুদ্ধে আইন করা হয়েছে। কিন্তু বিশ্বের অনেক জায়গায় এখনো এই খাবার ভীষণ জনপ্রিয়।"} {"inputs":"..., \"তারা যখন মদ খান তখন তারা জন্মনিরোধক ব্যবহারের কথা ভুলে যান।\"\n\nতার মতে নারীরা তিনটি কারণে জন্মনিরোধক ব্যবহার করেন না বলে তিনি মনে করেন।\n\n\"প্রথমত যারা শিশুর জন্ম দিতে চান, দ্বিতীয়ত যেসব নারী সহিংসতার শিকার কিম্বা মদ খান এবং তৃতীয়ত তাদের পুরুষ সঙ্গী হয়তো কনডম ব্যবহার করতে রাজি হন না।\"\n\n১৯৭৫ সাল থেকে গ্রিনল্যান্ডে গর্ভপাত বৈধ\n\nসহিংসতা ও যৌন নির্যাতন\n\nকোন নারী যদি ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন তাহলে তিনি গর্ভপাত করানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। অথবা তার বাড়িতে যদি সহিংসতার মতো ঘটনা ঘটে তাহলেও হয়তো তিন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে সহিংসতা ও যৌন নির্যাতনের মতো ঘটনাও।\n\n\"প্রত্যেকেই এমন কাউকে না কাউকে চেনেন যিনি আত্মহত্যা করেছেন,\" বলেন পেডারসন।\n\nগর্ভপাত ফ্রি\n\nদেশটিতে সবার জন্যে গর্ভপাত ফ্রি। সেকারণে অনেকেই চিন্তাভবনা না করেই গর্ভপাত করে ফেলেন।\n\nতাই কেউ কেউ মনে করেন এই হার কমাতে হলে গর্ভপাতের ওপর চার্জ বসানো উচিত।\n\nআবার কেউ কেউ মনে করেন, এই হার বেশি হওয়ার পেছনে ফ্রি গর্ভপাতের কোন সম্পর্ক নেই।\n\nগ্রিনল্যান্ডে ছেলেমেয়েরা ১৪-১৫ বছর বয়স থেকে যৌন সম্পর্ক করতে শুরু করে। জাতীয় পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যাদের বয়স ১৫ তাদের ৬৩ শতাংশ নিয়মিত সেক্স করেন। \n\nতাদেরকে যৌন স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন করতে সরকার ডল প্রজেক্ট নামে কিছু কর্মসুচিও চালু করেছে। \n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nসাইবার নিরাপত্তার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে জরুরি অবস্থা জারি \n\nরোজার দিনে খাওয়ার অভিযোগে আটক ৮০\n\nশিশুদের সুরক্ষায় শিশু অধিকার কমিশন গঠনের দাবি \n\nউদ্ধার হওয়া নবজাতকটিকে কার হেফাজতে দেয়া হবে?"} {"inputs":"...। তখন শুধুমাত্র কথিত হাইজ্যাকার বিমানে ছিল।'' \n\n''আমরা খবর পাওয়ার পর আমরা বিভিন্ন এজেন্সির সঙ্গে কথা বলি। চট্টগ্রাম বিমান বাহিনীর ঘাটি থেকে সদস্যরা সেখানে অবস্থান নেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরকে আমরা বিষয়টি জানিয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী কাজ করা হয়েছে।'' বলছেন মি. হাসান। \n\nবিমান বাহিনীর এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান বলেছেন, ''আমাদের লক্ষ্য ছিল কম্যান্ডোরা না আসা পর্যন্ত তাকে ব্যস্ত রাখা। এ পর্যন্ত আমরা নানা ভাবে তার সঙ্গে কথা বলে যাচ্ছিলাম।'' \n\nএ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"এলেন, এটা অবশ্যই তদন্ত করে দেখা হবে। \n\nসিভিল এভিয়েশন চেয়ারম্যান নাইম হাসান বলছেন, তারা পুরো ঘটনাটি খতিয়ে দেখবেন। \n\nবিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:\n\nআইএসের হাজার হাজার বিদেশী জিহাদির পরিণতি কি\n\nপ্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ-২ বইয়ের বিক্রি বন্ধ \n\nআবাসিক ভবনে অগ্নি নিরাপত্তায় যা ভুলবেন না\n\nবাঙালিদের কেন আপেল-স্ট্রবেরি না খেলেও চলবে?"} {"inputs":"...ং মনে করেন, আরো চার বছর ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকুক, চীন তাই চেয়েছিল। \n\nচীনের ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে চাওয়ার কারণ সম্পর্কে বিবিসিকে নির্বাচনের আগে তিনি বলেছিলেন, \"এমন নয় যে বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্প চীনের স্বার্থে কম আঘাত করবেন, ট্রাম্প নিশ্চিতভাবে বাইডেনের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বেশি ক্ষতি করবেন।\" \n\nচীনের প্রতি জো বাইডেনের নীতি কতটা পরিবর্তিত হবে তা এথনও পরিষ্কার না হলেও বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন কৌশলগত কিছু পরিবর্তন আসতে পারে বাইডেনের চীন বিষয়ক নীতিতে। \n\nআর কোন্ কোন্ দেশ এখনও অভিনন্দন জ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্দন জানিয়েছিল। \n\nমি. ট্রাম্পের সাথে কিম জং-আনের বেশ আক্রমণাত্মক সম্পর্ক থাকলেও দুই নেতার মধ্যে তিনবার সাক্ষাৎ হয়েছে। \n\nঅন্যদিকে মি. বাইডেন কিম জং-আনের সাথে কোনো ধরণের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী নন বলে এর আগে মন্তব্য করেছেন। অন্যদিকে উত্তর কোরিয়ার নেতাও মি বাইডেনকে 'কম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন মূর্খ' বলে সমালোচনা করেছেন।"} {"inputs":"...অধিকার কর্মীদের অনেকেও তসলিমার সমালোচনা করেছেন। \n\nপ্রখ্যাত নারী অধিকার কর্মী কবিতা কৃষ্ণান, যিনি অল ইন্ডিয়া প্রগ্রেসিভ উইমেন অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি, তসলিমার তীব্র সমালোচনা করে টুইট করেছেন - “একজন লেখক হিসাবে নয়, একজন যুক্তিবাদী এবং নারীবাদী হিসাবে নয় - ভবিষ্যতে আপনি (তসলিমা) বিবেচিত হবেন একজন গোঁড়া বিদ্বেষী হিসাবে।“\n\nতসলিমার ব্যাখ্যা\n\nঅবস্থা বেগতিক দেখে গতকাল (মঙ্গলবার) তসলিমা নতুন এক টুইট করে বলার চেষ্টা করেন যে মইনকে ব্যঙ্গ করেতেই তিনি ঐ টুইটটি করেছিলেন। \n\n“বিদ্বেষীরা ভালো করেই জানেন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"নেবেন এবং তাদের মনের কথা প্রকাশ করবেন।“\n\nমইন আলী নিজে এখনও তসলিমা নাসরিন বা তার টুইট নিয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলেননি। \n\nতার নজর হয়তো এখন শনিবার মুম্বাইয়ে সিএসকের প্রথম আইপিএল ম্যাচের দিকে।"} {"inputs":"...অর্থাৎ কনফেডারেশনগুলো এই সুপার লিগের সাথে জড়িত সবগুলো ক্লাবকে নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দিয়েছিল।\n\nএই নিষেধাজ্ঞা ঘরোয়া ফুটবল, ইউরোপিয়ান ফুটবল ও আন্তর্জাতিক ফুটবলে বলব থাকবে।\n\nএমনকি কোনো ফুটবলার যদি এই সুপার লিগে খেলে তাকে জাতীয় দল থেকেও বাদ দেয়া হতে পারে।\n\n\"বিশ্বকাপ খেলতে নাও দেয়া হতে পারে সুপার লিগে খেলা ফুটবলারকে,\"- ফিফা, ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।\n\nযেসব ক্লাব এই প্রস্তাবে একমত হয়নি ইউয়েফা তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছে বিশেষত ফরাসী ও জার্মান ক্লাবগুলোকে। \n\nইউয়েফার স্টেটমেন্টের শেষ লাইন ছি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"উনাইটেড ভক্ত এবং আমি এটা নিয়ে প্রচন্ড নাখোশ। \n\nনেভিল এই ক্লাবগুলোর মালিকদের 'বেইমান' বলে অভিহিত করে বলেন, \"এটা কেবলই লোভ।\"\n\nএই সুপার লিগ ক্লাবগুলোর যে সমর্থকগোষ্ঠী তারাও সুপার লিগের বিপক্ষেই মত দিয়েছেন।\n\nলিভারপুল, চেলসি, আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার সিটি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, টটেন্যাম- সবগুলো ক্লাবের ভক্তরাই অসমর্থন জানিয়েছে এই পরিকল্পনার।\n\n'ঘোরতর বেইমানি' বলছেন তারা।"} {"inputs":"...আইসিসের এখন আর তেমন কোনো অবস্থান নেই এবং এ অবস্থায় বাগদাদির মৃত্যু বাংলাদেশে আইসিসপন্থীদের অবস্থান আরও দুর্বল করবে বলে মনে করেন তিনি।\n\nসন্দেহভাজন আইএস যোদ্ধা ও সমর্থক অনেকেই আটক আছেন সিরিয়ায়\n\nআইসিস এফিলিয়েটেড সংগঠন বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে নেই মন্তব্য করে তাসনিম খলিল বলেন অনলাইনে হয়তো কেউ কেউ তৎপর। তবে সব মিলিয়ে বাংলাদেশে আইসিসের যে কার্যক্রম সেটিকে আরও দুর্বল করবে এ ঘটনা। \n\nবাগদাদিকে চরিত্র হিসেবে দাঁড় করিয়েছিলো আইএস\n\nতাসনিম খলিল বলছেন আইএসের প্রতিষ্ঠাতা এবং শীর্ষ নেতা আবু বকর আল বাগদাদি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কেউ কেউ নতুন মতাদর্শে ঝুঁকবে হয়তো কিন্তু তাতেও লাভ হবেনা। সবমিলিয়ে তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এদেশে পরোক্ষ কোনো তৎপরতা কোনো সংগঠন বা ভাবাদর্শে বিশ্বাসী কেউ থাকলেও তারা ক্রমশ দুর্বল হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে\"।"} {"inputs":"...আফ্রিকার মহান পর্যটক ও পণ্ডিত ইবনে বতুতার লেখাতে আমের বিবরণ পাওয়া যায়, তিনি মোগাদিসুতে আম দেখেছেন বলে উল্লেখ করেন।\n\n১৫শ শতাব্দীর দিকে বহু ইউরোপীয় জাতি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় তাদের উপনিবেশ স্থাপন করে মূলত মশলার ব্যবসার প্রলোভনে।\n\nতাদের মধ্যে অন্যতম হলো পর্তুগিজ এবং স্প্যানিশ- যারা খুব শীঘ্রই আমের বহু বৈচিত্র্যময় গুণে মুগ্ধ হয়, আর ১৭শ শতাব্দীর মধ্যে আমের দেখা মেলে তাদের আমেরিকান উপনিবেশগুলোতে।\n\nবর্তমানে প্রচুর পরিমাণে আম জন্মে ক্যারিবিয়ান অঞ্চল, ব্রাজিল এমনকি আন্দিজের উষ্ণতম অঞ্চল যেমন পেরুত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"মিন বি এর একটি উপাদান ফোলাইট থাকে। আর আছে প্রচুর আঁশ।\n\n১৩. বিশ্বের সবচেয়ে বড় আমের পুরষ্কারটি পেয়েছে ..\n\nআম প্রেমীদের জন্য সতর্কবাণী: এটা কিন্তু সত্যিকারের আম নয়\n\nগিনেস বুক এর বিশ্ব রেকর্ড বলছে, বিশ্বের সবচেয়ে বড় আমটির ওজন ৩.৪৩৫ কেজি আর দৈর্ঘ্য ৩০.৪৮ সেন্টি মিটার, পরিধি ৪৯.৫৩ সেমি এবং প্রস্থ ছিল ১৭.১৮ সেমি।\n\n২০০৯ সালে ফিলিপাইনের সার্জিও ও মারিয়া সিকোরো বোডিওনগানের বাগানে আমটি হয়েছিল।"} {"inputs":"...এইসব গোষ্ঠীর অস্তিত্ব জরুরী।\n\nশিয়া এই মিলিশিয়া গোষ্ঠীগুলো বহুদিন ধরেই চাইছে মার্কিন সৈন্যরা যেন ইরাক ছেড়ে চলে যায়। সোলেইমানির মৃত্যুতে তাদের সেই দাবি জোরদার করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।\n\nইসরায়েল-বানন সীমান্তে বাড়তি নিরাপত্তা\n\nইসরায়েল\n\nইরান এবং ইসরায়েলের মধ্যে বৈরিতা বহুদিনের।\n\nইসরায়েল মনে করে মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সবচেয়ে বড় হুমকি ইরান। লেবাননে শিয়া মিলিশিয়া গোষ্ঠী হেযবোল্লার প্রতি ইরানের সমর্থন এবং সিরিয়ায় ইরানের সামরিক উপস্থিতি নিয়ে ইসরায়েল সবসময়ই উদ্বিগ্ন। \n\nকিন্তু সোলেইমানিকে হত্যা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে কারণে চিন্তিত।"} {"inputs":"...এ্যান্ড সোশাল সায়েন্সেসের ডিন এক ইমেইল বার্তায় বলেন, 'অনিবার্য কারণে' এবং 'দু:খের সঙ্গে' তাদের সম্মেলনটি বাতিল করতে হচ্ছে।\n\nএই \"অনিবার্য কারণ\"গুলো কি তা জানতে এলইউএমএসের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেছিল বিবিসি কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন জবাব পাওয়া যায়নি।\n\nসম্মেলন বাতিণ নিয়ে বীণা ডি কস্তার টুইট\n\nতবে এলইউএমএসের একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফ্যাকাল্টি সদস্য বিবিসিকে বলেছেন, এই অনুষ্ঠানটি বাতিল করার জন্য কিছু মহল থেকে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছিল এবং এরকম অবস্থায় সম্মেলনটি করা সম্ভব ছিল না।\n\n\"আমরা লক্... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তু দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ কেন বাংলাদেশের অংশ হয়েছিল তার কারণ নিয়ে আমাদের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ এখনো একটি সেমিনার করতে পারছে না।\" \n\nএই সম্মেলনে যাদের অংশ নেবার কথা ছিল তাদের একজন বীণা ডি কস্তা টুইট করেন, \"অবিশ্বাস্য ! পঞ্চাশ বছর পরেও ওই যুদ্ধ নিয়ে কথা বলা যাবেনা।\"\n\nবিবিসি বাংলায় আরো খবর\n\nনরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণ বাতিলের আহ্বান হেফাজতে ইসলামের\n\nহিন্দুদের বেনামী চিঠি: মাগুরায় ধর্মানুভূতিতে আঘাতের মামলা\n\nমিয়ানমারে রাজপথের আন্দোলনে আত্মত্যাগ আর আতংকের কাহিনী\n\nকীভাবে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল সার্চ ইঞ্জিন গুগলের\n\nঅচিরেই নিজের 'সোশ্যাল মিডিয়া' নিয়ে আসছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প"} {"inputs":"...কটা সাইনবোর্ড ধরেছিলেন: ''চুরি বন্ধ করো।'' \n\nএকজন লোক ক্লাবের সামনের রাস্তায় একটা ট্রাক নিয়ে বারবার এদিক থেকে ওদিক যাচ্ছিল।\n\nতার ট্রাকে বেশ কয়েকটা পতাকা ওড়ানো ছিল। একটাতে ছিল প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প একটা ট্যাংকের ওপর দাঁড়িয়ে আছেন, যেন তিনি বিশ্বের অধিনায়ক। তার সমর্থকরা তাকে কীভাবে দেখেন এবং গত চার বছর মি. ট্রাম্প তার সমর্থকদের মনে নিজের যে ছবি তৈরি করে দিয়েছেন, তা থেকে সেটা বেশ পরিস্কার বোঝা যাচ্ছিল। \n\nশেষ পর্যন্ত মি. ট্রাম্প ক্লাব থেকে বের হলেন এবং তার বাসভবনের দিকে যাত্রা শুরু করলেন। \n\nত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"মার সাংবাদিকতার সুবাদে যে মি. ট্রাম্পকে আমি দেখেছি, সেদিন বিকেলের দিকে হোয়াইট হাউসের পাশের ছোট দরোজা দিয়ে তাকে যখন ঢুকতে দেখেছিলাম তখন তিনি কিন্তু অন্য ট্রাম্প। সেই উদ্ধত, আস্থাভরা ট্রাম্প তিনি মোটেই ছিলেন না। \n\nআরও দেখতে পারেন জো বাইডেন ও কমালা হ্যারিস বিজয়ী ভাষণে যা বললেন: \n\nআমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর বাইডেন ও হ্যারিসের বক্তব্য"} {"inputs":"...কমে আসবে\n\nগ্রীষ্মের তুলনায় শীতের মাসগুলিতে সর্দি এবং ফ্লু বেশি দেখা যায়, তবে গরম আবহাওয়া ভাইরাসের বিস্তারকে পরিবর্তিত করবে কিনা তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।\n\nযুক্তরাজ্য সরকারের বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টারা সতর্ক করেছেন যে ভাইরাসটির ওপর ঋতুর কোন প্রভাব আছে কিনা তা পরিষ্কার নয়। \n\nযদি কোন প্রভাব থেকেও থাকে তবে তারা মনে করেন যে সর্দি এবং ফ্লু এর হার কমে আসবে।\n\nগ্রীষ্মকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা যদি দ্রুত হারে নামতে থাকে, তাহলে শীতকালে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ারও আশঙ্কা থাকে, যখন হাসপাতালগুলোয় শী... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"অর্থাৎ যতো দিন যায় ততোই এর প্রভাব দুর্বল হতে থাকে। তবে এটি নিশ্চিত তথ্য নয়।\n\nউদ্বেগের বিষয় হল যদি ভাইরাসটি পরিবর্তিত হয় তবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আর এটিকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না এবং একটি নির্দিষ্ট টিকা বা প্রতিষেধকও আর কাজ করবে না (যেমনটা ফ্লুর ক্ষেত্রে ঘটে)।"} {"inputs":"...করে\n\nএই তথ্য সংগ্রহের ব্যাপারটা কেবল আপনার নাম, বয়স বা অবস্থানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। \n\n'টিনডার' বলছে যে তারা আপনার ফোনের অ্যাক্সেলোমিটার (আপনার চলাফেরার তথ্য জানা যায় এটি থেকে), জাইরোস্কোপ (আপনি কোন অ্যাঙ্গেলে ফোন ধরে আছেন, সেই তথ্য জানা যায় এটির মাধ্যমে) এবং কম্পাস থেকেও তথ্য নেয়। \n\nতবে , এসব তথ্য কি কাজে লাগে সেটা তারা বলছে না।\n\n৫. ফেসবুক আপনার মুছে ফেলা সার্চ অপশনের তথ্যও রাখছে \n\n 'ফেসবুক' ব্যবহারকারীদের সুযোগ রয়েছে তাদের অনুসন্ধানের তথ্য মুছে ফেলার। কিন্তু ফেসবুক সেসব তথ্য তাৎক্ষণ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"িছু তৈরি বা পরিকল্পনা করা যাবে না।"} {"inputs":"...কারোরই কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়েছে বলে এখন পর্যন্ত কোন খবর পাওয়া যায়নি। \n\nকরোনা ভ্যাকসিন রেজিস্ট্রেশন করতে সুরক্ষা অ্যাপ:\n\n সুরক্ষা অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট থেকে করোনা ভ্যাকসিন নিবন্ধন করতে আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মি. মালেক।\n\nএজন্য প্রয়োজন হবে জাতীয় পরিচয় পত্র এবং নাম, ঠিকানা, বয়স, পেশা, শারীরিক পরিস্থিতি, ফোন নাম্বার ইত্যাদি তথ্য।\n\nসুরক্ষা অ্যাপ পাওয়া যাচ্ছেন অ্যাপ স্টোরে। \n\nজানুয়ারিতে প্রথম টিকাটি নেন রুনু ভেরোনিকা কস্তা।\n\nwww.surokkha.gov.bd - এই ওয়েব পোর্টালে প্রয়োজনীয় ত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ঠেকাতে বন্ধ করে দেয়া হল ইন্টারন্টে\n\nকৃষকের বাজারে বিক্রি হওয়া 'জিন আলু' সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে\n\nখোলার জন্য যা যা করা হচ্ছে স্কুলে, যে প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে"} {"inputs":"...কোনো সরকারি সামগ্রী পৌঁছায়নি বলছেন তিনি।\n\n\"এখন আমরা যে মাস্ক দিয়ে কাজ করছি সেটা নতুন করে তারিখ বসানো হয়েছে। আমি তিনটি স্টিকার দেখেছি যেখানে লেখা মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ ২০০৯, ২০১৩ ও একটিতে ২০২১।\"\n\nইংল্যান্ডের পাবলিক হেলথ বলছে যেগুলোতে মেয়াদের তারিখ শেষ হয়ে গেছে সেগুলো তারা পরীক্ষা করে দেখে যে ব্যবহার করা যাবে, কিন্তু বিবিসি যে চিকিৎসকের সাথে কথা বলেছে তিনি বলছেন তিনি এ বিষয়ে আশ্বস্ত হতে পারছেন না।\n\nএই মুহূর্তে রবার্টসের তিনজন সহকর্মী ভেন্টিলেশনে আছেন যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":". আমজেদ এল হাওরানি মারা গেছেন।"} {"inputs":"...ক্রমণের বেশি ঝুঁকির কারণ। অথবা এর পেছনে কোন পরিবেশ বা স্বাস্থ্যগত কারণও থাকতে পারে। \n\nব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থায় কৃষ্ণাঙ্গ ও দক্ষিণ এশিয়ান বংশোদ্ভূতদের সারা বছর ধরে ভিটামিন ডি খেতে বলা হয়।\n\nকিন্তু ভিটামিন-ডির ঘাটতির সাথে করোনাভাইরাস সংক্রমণের কোন সম্পর্ক আছে কিনা তা শুধু যথাযথ গবেষণার পরই বলা সম্ভব। \n\nবর্তমানে কুইন মেরি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনে এরকম একটি জরিপ চলছে।\n\nস্পেনের কিছু জরিপ\n\nবার্সেলোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরিপের প্রতি সম্প্রতি অনেকের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়।\n\nএতে আভাস দেয়... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"বিরোধী- তারা অনেকে নানা রকমের 'প্রাকৃতিক' চিকিৎসা, বিকল্প ওষুধ, বা ভেষজ চিকিৎসা ধর্ম - ইত্যাদি নানারকম অন্যান্য গোষ্ঠীর সাথে সম্পর্কিত।\n\nভিটামিন-ডির ব্যাপারটা তাদের বিশ্বাসের সাথে মিলে যায়। তারা লোককে বলতে চান যে \"টিকা নেবার দরকার নেই, ভিটামিন-ডি নিলেই যথেষ্ট।\"\n\nভিটামিন ডি তুলনামূলকভাবে ঝুঁকিমুক্ত - তাই ভুয়া তথ্য হিসেবেও একে খুব একটা ক্ষতিকর বলে আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় না।\n\nকিন্তু কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক মনোবিজ্ঞানী অধ্যাপক ভ্যান ডার লিন্ডেন বলছেন, বিপদটা হয় তখনই - যখন লোকে ধরে নেয় যে এটা একটা জাদুকরী চিকিৎসা, এবং ভ্যাকসিন, মাস্ক বা সামাজিক দূরত্ব রক্ষা না করে তার বদলে ভিটামিন-ডি খেলেই যথেষ্ট।"} {"inputs":"...ঙ্গে লড়াইয়ে এতটাই সক্রিয় হয়ে ওঠে যে তার ফলে \"সাইটোকিন স্টর্ম\" নামে প্রদাহ দেখা দেয়। এই প্রদাহ শরীরের ভাল কোষগুলোকে তখন ধ্বংস করতে শুরু করে। \n\nভিটামিন ডি-র যেহেতু প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা আছে, তাই এক্ষেত্রে ভিটামিন ডি ওই মারাত্মক প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে তিনি বলেছেন এ নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন আছে। \n\nকতটা ভিটামিন ডি খাওয়া উচিত?\n\nওষুধ হিসাবে ভিটামিন ডি নিরাপদ। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন তাই বলে অনেক পরিমাণে এটা খাওয়া ঠিক না। চিকিৎসক যতটুকু খাবার পরামর্শ দিচ্ছেন তার থেকে বেশি মাত্রায় ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"সুষম খাবার খাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এখন এই মহামারির প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সেটা আরও জরুরি। \n\nযেসব খাবার থেকে স্বাভাবিক ভাবে ভাল পরিমাণ ভিটামিন ডি পাওয়া যায় সেগুলো হল:"} {"inputs":"...চেষ্টা চালাচ্ছেন ওই একই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই। \n\nসিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম দৃঢ়তার সাথেই বলছেন আওয়ামী লীগের সাথে কোনো জোট করার চিন্তাই তাদের নেই, বরং কার্যকর বিরোধী দল হিসেবেই ভূমিকা পালন করে যাবেন তারা।\n\nকারা আছে সিপিবি জোটে?\n\nগত ১৮ই জুলাই আত্মপ্রকাশ করা নতুন বাম গণতান্ত্রিক জোট নামে যে জোট আত্মপ্রকাশ করেছেন তাতে আছে আটটি রাজনৈতিক দল, যার সবগুলো বামপন্থী ঘরানার দল হিসেবেই পরিচিত। জোটে আছে - সিপিবি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) খালেকুজ্জামান, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতান... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ম ঘরানার দল। \n\nএসবের বাইরে এখন বাম ঘরানার দুটি জোট সক্রিয়- একটি সম্প্রতি গঠিত হওয়া বাম গণতান্ত্রিক জোট আর আরেকটি হলে জাতীয় মুক্তি জোট যাতে আছে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, গণ ফ্রন্ট ও বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন। \n\n২০১৪ সালের নির্বাচনে সরকারের বাইরে থাকা বাম দলগুলো নির্বাচনে অংশ নেয়নি। \n\nকিন্তু এবার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রশ্নে এসে শেষ পর্যন্ত ছোটো খাটো সব দল বা জোটেরই নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে মনে করা হচ্ছে, বিশেষ করে কোনো কারণে যদি বিএনপি এবারও নির্বাচনে অংশ না নেয়। \n\nবিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা সাইফুল হক বলছেন এমন পরিস্থিতির সম্ভাবনা তারা মোটেও উড়িয়ে দিচ্ছেননা, যদিও তারা এখন এসব নিয়ে ভাবতে রাজী নন বলেই বলছেন তিনি। \n\nযদিও আওয়ামী লীগের মধ্যম সারির কয়েকজন নেতার মতে বাম ঘরানার অধিকাংশ দলের সাথেই যোগাযোগ শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশেই, যাতে করে সব দলের নির্বাচনে আসার একটা আবহ আগেই তৈরি করা যায়।\n\nআর এসব কারণেই সৌজন্য সাক্ষাত বলা হলেও হঠাৎ করে ওবায়দুল কাদেরের সিপিবি অফিসে যাওয়া এবং অন্য বাম নেতাদের সাথে সাক্ষাত বা ফোনে কথা বলার ঘটনা নিয়ে নানা হিসেব নিকেশ চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে।"} {"inputs":"...চ্ছে। \n\nএই ধরণের স্থানগুলো তদারকি ও মশার বিস্তার ঠেকানোর দায়িত্বে সংশ্লিষ্ট রয়েছে সিটি কর্পোরেশনসহ একাধিক পক্ষ। \n\nতাদের মধ্যে আজও সমন্বয় আনা যায়নি কেন?\n\n এ বিষয়ে জানতে কথা বলেছিলাম গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের সঙ্গে।\n\n\"এটার মূল দায়িত্ব মূলত সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভার। তার সঙ্গে কিছু উন্নয়নমূলক সংস্থারও দায়িত্ব আছে। যেমন পিডব্লিউডি, ন্যাশনাল হাউজিং অথরিটি, ঠিকাদার, প্রকৌশলী, বাড়ির মালিক বা প্রাইভেট ডেভেলপার সবারই আসলে এখানে ভূমিকা আছে। এখন এতোগুলো সং... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রকারের সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সমন্বয় বাড়ানো জরুরি বলে মনে করেন ড. মোহাম্মদ মুসলেহ উদ্দিন হাসান।"} {"inputs":"...ছিল। আর সেকারণে আঞ্চলিক দলগুলির নেতা নেত্রীদের মধ্যে একটা প্রধানমন্ত্রীত্বের আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছিল।\n\n\"কিন্তু হঠাৎ করেই প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে রাজনীতিতে নিয়ে এসে উত্তরপ্রদেশের পূর্বাঞ্চলের দায়িত্ব দিয়ে খেলাটা বদলে দিয়েছেন রাহুল গান্ধী।\"\n\n\"প্রিয়াঙ্কা আসার পরেই কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে যে একটা আবেগ তৈরি হয়েছে। আর সেই আবেগকে কাজে লাগিয়েই কংগ্রেস অনেকটা জোর গলায় আসন ভাগের ব্যাপারে দরকষাকষিতে নেমেছে।\" \n\n\"আসন সংখ্যা নিয়ে তাদের এই জোরদার দাবী দেখেই অনেক আঞ্চলিক দল কংগ্রেসের সঙ্গে সমঝোতায় যেতে চাই... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"টা যেমন অ্যাডভান্টেজ দেবে, আবার তেমনই আঞ্চলিক দলগুলির সঙ্গে কংগ্রেসের জোট না হওয়ায় বিজেপি-বিরোধী ভোট ভাগ হয়ে যাবে - সেই সুবিধাটাও পাবে বিজেপি।\"\n\nউত্তর প্রদেশে ভোট হয় জাতিগত সমীকরণ দিয়ে। আর সেখানে যাদব গোষ্ঠীর ভোট কংগ্রেস কখনই পেত না। \n\n\"কিন্তু দলিত আর মুসলিম ভোট বিরোধীদের মধ্যে ভাগ হয়ে গেলে ওই রাজ্যে বিজেপি তো সুবিধা পাবেই কিছুটা। আর বিহারের ক্ষেত্রে কংগ্রেস দীর্ঘকাল ধরেই প্রান্তিক শক্তি। তাই কংগ্রেসের সঙ্গে জোট না হলে লালু যাদবের বিশেষ কিছু ক্ষতির সম্ভাবনা আমি দেখি না।\"\n\n\"আর পশ্চিমবঙ্গে লড়াইটা যদি চতুর্মুখী হয়, তাহলে বিজেপির থেকেও বেশী লাভ হবে তৃণমূল কংগ্রেসের,\" বলছিলেন গৌতম লাহিড়ী।\n\nভারতের নির্বাচন নিয়ে আরও খবর:\n\nভারতে ‘মোদী ম্যাজিক’ কি আর কাজ করছে না\n\nভারতে নির্বাচন: যে ১১টি তথ্য জানা দরকার"} {"inputs":"...ছে এবং সঙ্গে অন্যরাও ছিল। ১৬ই ডিসেম্বর এসে সবাই বুঝতে পারে যে আসলে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা হয়েছে। \n\n\"১৪ই ডিসেম্বরটাকে করা হয়েছে এই কারণে যে, বিজয় দিবস হচ্ছে ১৬ই ডিসেম্বর। ১৪ই ডিসেম্বরে বুদ্ধিজীবী হত্যা হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ বা সরকার বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের যাদের ৫২ বা ৪৭ থেকে একটা বড় অবদান আছে মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত আন্দোলনের, তাদের সম্মান জানানোর জন্য।\" বলছিলেন মুনতাসীর মামুন। \n\nকিন্তু এরপরও ১৪ই ডিসেম্বরকেই কেন বুদ্ধিজীবী দিবস ঘোষণা করা হলো এমন প্রশ্নে মুক্তিযুদ্ধের সময় অন্যতম সাব-সেক্টর কমান... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে এসব তথ্য সংরক্ষণে এখনই উদ্যোগ নেয়া উচিত বলে মনে করেন মাখদুমা নাসরীন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার যেহেতু ৫০ বছর হয়ে গেছে তাই আরো দেরি হলে হয়তো সংরক্ষণের জন্য উপাদান পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। \n\nতিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় হয়েছে। বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির চেষ্টা হয়েছে। এগুলোকে একটি সূত্রে নিয়ে এসে পূর্ণাঙ্গ করার পদক্ষেপ নিতে হবে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়কে। সাথে তাদের জীবন বৃত্তান্ত থাকতে হবে যাতে পরবর্তী প্রজন্ম জানতে পারে।\n\nএ বিষয়ে মি. আরেফিন বলেন, স্মৃতি সংরক্ষণ বা তালিকা নিয়ে কাজ হয়নি তা নয়। তবে সেগুলো বিচ্ছিন্নভাবে হয়েছে। রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে খুব বড় উদ্যোগ নেয়া হয়নি।\n\nবাংলা একাডেমী কথ্য ইতিহাস তৈরির একটি বড় উদ্যোগ নিয়েছিল। তবে সেগুলো সংকলিত হয়নি। এ বিষয়ে সরকারকে বড় উদ্যোগ নিতে হবে বলে মনে করেন তিনি।"} {"inputs":"...ছেন, একসময় ওপেক জোটের দেশগুলোর বিশ্বের জ্বালানি তেলের অর্ধেক উৎপাদন করতো। কিন্তু তা কমে দাঁড়িয়েছে এক-তৃতীয়াংশ।\n\n১৯৯০ সালে প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের সময় দুটো সূত্র থেকে বাজারে তেল আসতো - ওপেক, আর উত্তর-সাগরের মত কিছু সূত্র থেকে যেগুলোর ওপর ভরসা করা শক্ত ছিল এবং সেগুলো কেনার খরচও ছিল অনেক বেশি। \n\nচল্লিশ বছর আগে গভীর সমুদ্রের তল থেকে তেল তোলা ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এবং খরচ-সাপেক্ষ।\n\nকিন্তু এখন উত্তর আমেরিকায় ফ্রাকিং পদ্ধতিতে ওঠানো তেলে বাজার সয়লাব।\n\nমি. গেলডার বলছেন \"এখন বাজারে অনেক বিক্রেতা।'\n\n... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"েশি।\n\n\"ইরাক যুদ্ধের সময়ও আমরা মধ্যপ্রাচ্যের বিকল্প সূত্র থেকে তেল এনেছি। বড় কোনো সঙ্কট তখন হয়নি।\"\n\nবিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মার্কিন তেল কোম্পানিগুলোর পাইপলাইনে বা পশ্চিমা বিনিয়োগে নতুন যেসব ক্ষেত্র থেকে তেল উৎপাদনের চেষ্টা হচ্ছে সেগুলোতে হামলা হলে সাময়িকভাবে অপরিশোধিত তেলের দাম হয়তো বাড়বে।\n\nকিন্তু মধ্য বা দীর্ঘমেয়াদে সেটি বিশাল কোনো সঙ্কট তৈরি করবে, সে সম্ভাবনা কম।"} {"inputs":"...জেল খাটতে হয়, কিন্তু চাইল্ড প্রটেকশন আইনের আওতায় পরে একজন স্থানীয় অভিভাবকের তত্ত্বাবধানে মুক্তি পেয়েছেন।\n\n\"সব মিলে মোট ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে আমাদের। ব্রাজিল পর্যন্ত যেতে যে খরচ সেটা আমার ভাই দেশ ছাড়ার আগেই দিতে হয়েছে, সেইটা দুই লাখ বা তিন লাখ টাকা। \n\nএরপর সেখান থেকে কলম্বিয়া যাবার পর দালালকে দুই লাখ টাকা, কলম্বিয়া থেকে পানামা যাওয়ার পর দিয়েছি তিন লাখ টাকা এভাবে ধাপে ধাপে একেকটা জায়গায় পৌঁছানোর পর টাকা পরিশোধ করেছি আমরা।\"\n\nতিনি আরো বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার পরে একজন স্থানীয় অভিভাবকে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রকাশ করে, যাতে দেখা যায়, ভূমধ্যসাগর ব্যবহার করে ইউরোপে প্রবেশকারীর সংখ্যায় বাংলাদেশিদের অবস্থান চতুর্থ। \n\nগত সাত বছরে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যেতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় সাত হাজার বাংলাদেশি। \n\nনিখোঁজ রয়েছেন সাড়ে ১২ হাজারের বেশি মানুষ। \n\nআরো খবর:\n\nধর্ম নিয়ে সহিংসতা উস্কে দেয়া এতো সহজ কেন?\n\nকোরান শিক্ষক ফুটবলার খলিফা-বাগদাদির বিচিত্র জীবন \n\nমাদ্রাসার ছদ্মবেশে নির্যাতন কেন্দ্র : ভয়ঙ্কর সব তথ্য\n\nকেন রোগীকে সারারাত জেগে থাকতে বলছেন চিকিৎসকরা"} {"inputs":"...টরি অর্থাৎ আবাসস্থলকে আলাদা করে ফেলা হয়েছে।\n\nপাঙ্গল এলাকায় এস-১১ ডরমিটরিতে ১৩,০০০ শ্রমিক থাকেন। এছাড়া ওয়েস্টাইল টোহ গুয়ান ডরমিটরিতে শ্রমিক থাকেন ৬,৮০০ জন। \n\nএসব ডরমিটরিতে মূলত দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে আসা নির্মাণ শ্রমিকেরা বসবাস করেন।\n\nকর্তৃপক্ষ বলছে, এই দু'টি আবাসিক ভবনে করোনাভাইরাস আক্রান্তের হার বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে কোয়ারেন্টিনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।\n\nএ রকম একটি ডরমিটরিতে বাস করেন বাংলাদেশ থেকে যাওয়া রিপন চৌধুরী। তিনি বিবিসি বাংলাকে জানান, তিনি যে কক্ষে বসবাস করেন, সেখান... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"জ করা যেতো। \n\nআশংকা করা হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে কিংবা তারও খানিকটা পরে সিঙ্গাপুরে করোনাভাইরাসের বিস্তার আরও ব্যাপকভাবে বেড়ে যেতে পারে।"} {"inputs":"...ঠেন। \n\nবাংলাদেশে র‍্যাব-পুলিশের সঙ্গে বন্দুক যুদ্ধে গত দুই সপ্তাহে নিহত হয়েছে অন্তত ৩০ জন\n\n'চিকিৎসায় ভালো হয়ে আবারো মাদকে জড়িয়ে পড়ে'\n\nকিন্তু রোগীর আসক্তির সঙ্গে মানসিক রোগ, যেমন হতাশা, বিষণ্ণতা ইত্যাদি থাকলে ডিটক্স পদ্ধতির ক্লিনিক বা হাসপাতালে ভর্তি হওয়া যায়। সেখানেও তাকে কয়েক মাস থাকতে হবে। তবে রিহ্যাবের সঙ্গে এখানে পার্থক্য হলো যে, এখানে রোগীদের আসক্তি কাটাতে নানা ওষুধের ব্যবহার করা হয়। \n\nআলী আসকর কোরেশী বলছেন, ''পুরোপুরি মাদকাসক্তি কাটাতে অন্তত ছয় মাস একজন রোগীর ক্লিনিকে থাকা উচিত।... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"বলেছেন, দেশে যে সংখ্যক মাদকসেবী রয়েছে, সে তুলনা এরকম চিকিৎসা কেন্দ্র সত্যিই অপ্রতুল। তাই আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে অনুরোধ করেছি যেন, প্রতিটি জেলা শহরে হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজে মাদকাসক্তদের নিরাময়ে কয়েকটি বেড বরাদ্ধ থাকে। \n\nমাদকাসক্তি নিরাময়ে খরচ\n\nবাংলাদেশের সরকারি হাসপাতাল গুলোয় মাদকাসক্তি নিরাময় একহাজার টাকার মধ্যেই পনেরো দিনের জন্য চিকিৎসা সম্ভব। এর মধ্যে থাকা ও খাওয়া অন্তর্ভুক্ত। \n\nতবে বেসরকারি চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রতিমাসের জন্য ২০ হাজার থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যয় হয়ে থাকে। এর মধ্যে চিকিৎসা, ওষুধ, থাকা ও খাওয়া অন্তর্ভুক্ত। \n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়তে পারেন:\n\nকওমী শিক্ষা বোর্ডের নেতাদের মধ্যে বিরোধ কেন?\n\nবাংলাদেশে কওমী মাদ্রাসায় কী পড়ানো হয়? \n\nউত্তর কোরিয়া কেন পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস করছে?\n\nরাজকীয় বিয়ে: কেনিয়ানরা কেন অর্থ খরচ করলো?"} {"inputs":"...ড লাগবে। কিন্তু 'একটা পাসওয়ার্ড মানে একজন মানুষের পরিচয়' তখনও এরকম কোন বিষয় ছিল না। এটাকে কারিগরি একটি বিষয় বলেই মনে করা হতো।\"\n\nতবে পাসওয়ার্ড যে একেবারেই নতুন একটি বিষয় একথা বলা যাবে না। কারণ এর আগেও এই পাসওয়ার্ডের ব্যবহার ছিল। বিশেষ করে যুদ্ধের সময়। \n\nপ্রথম হ্যাকিং\n\nযেকোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে ফেলতে যেমন কিছু সময়ের দরকার হয়, ঠিক তেমনটা ঘটলো কম্পিউটার পাসওয়ার্ডের ক্ষেত্রেও। তাহলে কোন ব্যক্তি প্রথমবারের মতো এই কম্পিউটার পাসওয়ার্ড হ্যাক করেছিল?\n\nএই কাজটা করেছিলেন আর কেউ নন, অ্যালান ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"য়িত্বে ছিলেন তাকে ফোন করে আমি যা করেছি সেটা তাকে বলে দিলাম। এই অপরাধ থেকে আমি মুক্তি চাইলাম তার কাছে এবং বললাম আমার কাছে যেসব পাসওয়ার্ড আছে সেগুলো তাকে পাঠিয়ে দেব। তিনি তাতে রাজি হলেন।\"\n\nবৈধ হ্যাকিং করে কোটিপতি যে কিশোর\n\nএখন যেমন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পাসওয়ার্ডের দরকার হয় তখনও পর্যন্ত বিষয়টা সেরকম ছিল না। কিন্তু সেরকম কিছু যে হতে যাচ্ছে সেটা তখন থেকেই আঁচ করা যাচ্ছিল।\n\n\"ষাটের দশকের মাঝামাঝি আপনি যদি কোন বিমানবন্দরে এজেন্ট হিসেবে কাজ করতেন তখনও আপনার পাসওয়ার্ডের দরকার হতো। রিজার্ভেশন, বোর্ডিং কার্ড এসবের জন্যে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে হতো। সত্তরের দশকে ব্যাঙ্কেও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে এই লগ অন সিস্টেম চালু হলো। তারপর আশির দশকে বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে যখন একটি মাত্র কম্পিউটার বহু মানুষ ব্যবহার করতে শুরু করলো তখন সেখানেও পাসওয়ার্ড সিস্টেম চালু হয়ে গেল,\" বলেন অ্যালান শেয়ার।\n\nএমআইটি শেষে মি. শেয়ার আইবিএমে কাজ করেছিলেন - যেখানে তিনি তৈরি করেছিলেন যোগাযোগের সফটওয়্যার থেকে শুরু করে মিনি কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্যে নানা রকমের অ্যাপস।\n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nবিশ্বব্যাপী বৈষম্যবাদ প্রতিহত করার আহ্বান আর্ডের্নের\n\nসড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু: টাকার অঙ্কে জীবনের মূল্য আসলে কত?\n\nনিরাপদ সড়ক: দ্বিতীয় দিনের মত চলছে ছাত্র বিক্ষোভ\n\nনরেন্দ্র মোদীকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছেন যে দলিত যুবক"} {"inputs":"...ড়া' \n\nমায়ের সম্মতিতেই টমাসকে নতুন পরিবারে দিয়ে দেয়া হয়, কিন্তু ভেনেজুয়েলায় এমন নারীদের শোষণ করার মতো লোকের কমতি নেই। \n\nযেমন ইসাবেল (আসল নাম নয়) যখন দ্বিতীয়বার গর্ভধারণ করেন, তখন তার স্বামী মারা যান। ফলে দ্বিতীয় সন্তানটিকে ছেড়ে দেয়ার বিষয়ে তিনি ভাবতে শুরু করেন। ''আমি একা ছিলাম এবং ভয় পাচ্ছিলাম যে, আমি হয়তো আমার সন্তানকে ঠিকমতো খাওয়াতে পারবো না।'' \n\nপরিচিত একজনের পরামর্শে এক দম্পতির সঙ্গে দেখা করতে তিনি ত্রিনিদাদের একটি দ্বীপে চলে যান। ওই দম্পতি তার সন্তানকে দত্তক নেয়ার ব্যাপারে আ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ফেরত আনার আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইসাবেল। শিশুটি এখন ত্রিনিদাদ কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। বর্তমানে তিনি সপ্তাহে একদিন সন্তানকে দেখতে পান। \n\nইসাবেল বলছেন, সন্তানকে ফেরত না পাওয়া পর্যন্ত তিনি হাল ছাড়বেন না।"} {"inputs":"...তুন করে আরো ১ হাজার হন্ডুরাসের অভিবাসীর যাত্রা শুরুর কথা জানা গেছে। অন্যদিকে ৩ হাজারের বেশি অভিবাসী আবার হন্ডুরাসে ফিরে গেছে। \n\nএকজন অভিবাসী হিসাবে জীবনযাত্রা আসলে কেমন?\n\nউত্তরের এই যাত্রাপথে সড়কের পাশে বা অস্থায়ী ঘরে রাত কাটাচ্ছেন কাফেলার সদস্যরা\n\nএই মানব স্রোতে যারা অংশ নিয়েছেন, তাদের অনেকগুলো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছে। \n\nউষ্ণ আবহাওয়া মানে তাদের সূর্যের তাপে পোড়া আর পানিশূন্যতার ঝুঁকিতে পড়তে হয়েছে। অনেক অভিবাসী ছাড়া আর কাগজের টুকরো দিয়ে নিজেদের রক্ষার চেষ্টা করেছেন।\n\nটানা ছয়দিন ধ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ান কয়েকটি দেশের সমালোচনা করেছেন। \n\nঅভিবাসীদের এই স্রোতকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প\n\nমি. ট্রাম্প হুমকি দিয়েছেন, এসব দেশের জন্য বিদেশী সহায়তা অর্থ কাটছাঁট করা হবে। তবে তিনি পরিষ্কারভাবে বলেননি যে, কত টাকা কাটা হবে অথবা তিনি কিভাবে সেই ব্যবস্থা নেবেন। \n\nপ্রেসিডেন্ট পদের প্রচারণার সময় অবৈধ অভিবাসন বন্ধ করা ছিল মি. ট্রাম্পের অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি। \n\n৬ নভেম্বর মধ্যবর্তী নির্বাচনের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে তার রিপাবলিকান পার্টি, যারা প্রতিনিধি পরিষদে ডেমোক্রেটদের কাছে হারের মুখোমুখি হতে পারে।\n\nতবে কোন প্রমাণ তুলে না ধরণেও ডোনাল্ড ট্রাম্প অব্যাহতভাবে অভিযোগ করে যাচ্ছেন যে, এই কাফেলার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে। \n\nগত সোমবার তিনি এই সীমান্ত সংকটের জন্য ডেমোক্রেটদের দায়ী করার জন্য নাগরিকদের আহবান জানিয়েছেন।\n\nতিনি টুইট করেছেন যে, এই কাফেলায় অপরাধী আর অজানা মধ্যপ্রাচ্যের লোকজন আছে। কিন্তু যখন সাংবাদিকরা তার কাছে জানতে চান যে, এর মানে তিনি কি বোঝাতে চান, তখন তিনি তার দাবির পক্ষে কোন প্রমাণ দেননি। বরং সাংবাদিকদেরই সেটি তদন্ত করে দেখতে বলেন। \n\nবিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:\n\nতল্লাশির ভিডিও করার অধিকার কি পুলিশের আছে?\n\nহারিয়ে যাওয়া সৌদি রাজতন্ত্রের সমালোচকরা \n\nফিলিস্তিনি যুবকের ছবি যেন দেলাক্রোয়ার পেইন্টিং\n\nবাংলাদেশ জাতীয় দলে ঘরোয়া ক্রিকেট তারকাদের সুযোগ কতটা?"} {"inputs":"...তে চাইলে তারা বলছেন, \"আমরা কিছু বলতে পারব না।\"\n\nভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ অবশ্য এর আগে নানা সময়ে বিবিসিকে জানিয়েছে যে \"পুশব্যাক শব্দটি তাদের অভিধানে নেই।\"\n\nতারা বলে থাকে, কোনও বাংলাদেশীকে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশের জন্য আটক করা হলে হয় তারা স্থানীয় পুলিশের হাতে তুলে দেয়, অথবা ঐ বাংলাদেশীরা যদি পাচারের শিকার হয়েছেন বলে বিএসএফ-এর মনে হয়, তাহলে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনী বিজিবি-র সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।\n\nভারতের মুম্বাইর একটি বস্তি। বিজেপি দাবি করে লাখ লাখ বাংল... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"়েছিলেন, ওই এসওপি নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে। তারা এই এসওপি-র বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলাও করেছেন।"} {"inputs":"...তে পারেন:\n\nযেসব খাবারে প্রতি পাঁচ জনে একজনের অকাল মৃত্যু হচ্ছে\n\nজেনে নিন বিশ্বের কোন খাবারগুলো পরিবেশ বান্ধব \n\nতারপর তাদের মুখ থেকেই গৌস্তোর কথাটা অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পরে বলে জানালেন এই ব্যবসায়ী।\n\nগৌস্তো'র যাত্রা\n\nতরুণ ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ বা অন্টারপ্রেনারশিপ নিয়ে বিবিসির টিভি অনুষ্ঠান 'ড্রাগন্স ডেন' এ ২০১৩ সালে অংশ নিয়েছিলেন টিমো। \n\nকিন্তু সেই অনুষ্ঠানে আসা পাঁচজন ব্যবসায়ীর কেউই তখন টিমর প্রতিষ্ঠানে লগ্নি করতে রাজি হননি। \n\nসেই সময়ে মাসে মাসে প্রায় ২৫ হাজার পাউন্ড করে লোকসান গুনছিলেন তিনি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"নেই। \n\nতবে ব্রেক্সিটের সম্ভাব্য নেতিবাচক প্রভাব তার ব্যবসায় কী পড়তে পারে - তা নিয়ে তিনি বেশ চিন্তিত টিমো।\n\nতার মতে, ব্রেক্সিটের ফলে, মোটাদাগে, ব্যবসায় একটা নেতিবাচক প্রভাব হয়তো পড়বে। \n\nতবে, গৌস্তো'র উপরে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে আশাবাদী টিমো বোলড্ট।"} {"inputs":"...তে শুরু করেছে। \n\n''গত ৭০ বছরে মানসিক রোগ চিকিৎসায় ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। এখন চিকিৎসার মাধ্যমে জটিল রোগীরাও সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন। মানুষ সেটা এখন বুঝতে শুরু করেছে। বিশেষ করে গত ১০ বছরে তাদের ট্যাবু অনেকটাই ভেঙ্গে গেছে। এখন অনেকেই মানসিক চিকিৎসার জন্য আসছেন।'' তিনি বলছেন। \n\n''এখন অনেকে খুব সাধারণ মানসিক সমস্যা নিয়েও আমাদের কাছে আসছেন।'' \n\nবিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:\n\nমিয়ানমারের জঙ্গলে আবিষ্কার হলো নতুন প্রজাতির বানর\n\n'নূর হোসেনের শরীরে শ্লোগান লিখেছিলাম আমি'\n\nআমেরিকার নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"েরাপির মাধ্যমে সহজেই এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।'' \n\n''কিন্তু সেটা না হলে অবশ্যই মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সহায়তা নিতে হবে। তখন তারা ওষুধের মাধ্যমে রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। প্রয়োজন ভেদে হাসপাতালে ভর্তি করেও চিকিৎসার দরকার হতে পারে।'' তিনি বলছেন। \n\nতবে বাংলাদেশের সর্বত্র এখনো মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের সেবা পাওয়া যায় না। মূলত এই সেবাটি এখনো প্রধান শহরকেন্দ্রিক। \n\nতবে মাহফুজা খানম পরামর্শ দিচ্ছেন, এখন অনেক বিশেষজ্ঞ অনলাইনে রোগী দেখছেন। এসব ক্ষেত্রে অনলাইনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া যেতে পারে।"} {"inputs":"...তের ছয় জন বিচারপতি \n\nশহরে ট্রাম্প, তবু যেভাবে রণক্ষেত্র হয়ে উঠল দিল্লি\n\nপাপিয়াকে ঘিরে বিতর্কে আওয়ামী লীগে অস্বস্তি\n\nতবে মিস্টার অ্যাবির এই ঘোষণায় মারকোস লেমা এখনো ক্ষুব্ধ।\n\n\"সরকার ইন্টারনেটকে এখনো অতি জরুরী জিনিস বলে ভাবে না। তারা মনে করে ইন্টারনেট মানে কেবল সোশ্যাল মিডিয়া, কাজেই এটার যে একটা অর্থনৈতিক গুরুত্ব আছে, অর্থনীতির ওপর এর কী প্রভাব পড়ে, সেগুলো তারা বুঝতে পারে না।\"\n\nভারতে সবচেয়ে বেশি ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের শিকার হয়েছে বিতর্কিত কাশ্মীর অঞ্চল\n\nইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের শীর্ষে ভারত\n\n... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ব্যবস্থা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে যেখানে পুরো দেশের ইন্টারনেটকে বাকী বিশ্ব থেকে একদম বিচ্ছিন্ন করে ফেলা যাবে। ইন্টারনেটের ওপর আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ আরোপের চেষ্টা এটি।\n\nডিজিটাল অধিকার গোষ্ঠী 'একসেস নাউ' বলছে, \"মনে হচ্ছে যেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ পরস্পরের কাছ থেকে শিখছে কিভাবে ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং ইন্টারনেট একেবারে বন্ধ করে দেয়ার চরম পদক্ষেপটি কীভাবে নেয়া যায়। তাদের লক্ষ্য সমালোচকদের মুখ বন্ধ করা এবং কোন নজরদারি ছাড়াই মানবাধিকার লঙ্ঘন চালিয়ে যাওয়া।\""} {"inputs":"...ত্রে আর সে কথা বলা যাবে না। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, আলফাগো জিরো সফটওয়্যার তিনদিন ধরে নিজের বিরুদ্ধেই 'গো' (একটি বোর্ড গেম) খেলার পরে দক্ষতার দিক থেকে সুপার-হিউম্যান পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। \n\n''কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই পদ্ধতি যতই শক্তিশালী হয়ে উঠবে, ততই এটি অতি বুদ্ধির অধিকারী হয়ে উঠবে। এটি হয়তো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষের সক্ষমতাকেও ছাড়িয়ে যাবে,'' বলছে এক্সিসটেনশিয়াল রিস্ক সেন্টার। \n\nআর এ কারণেই অধ্যাপক রাসেল বলছেন, মানুষের উচিত রোবট বা যন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখা। \n\n'আমরা জানি না, ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ি থেকে যাচ্ছে। যদি বলেন প্রথম দুটো ইচ্ছা বাতিল করে আগের মতো করে দাও, কারণ আমরা আমাদের লক্ষ্য ভালোভাবে ঠিক করতে পারছি না।'' \n\n ''সুতরাং যদি একটি যন্ত্র এমন একটি উদ্দেশ্যে কাজ করতে শুরু করে, যা ঠিক নয়, তখন সেটি মানব সভ্যতার জন্য শত্রু হয়ে উঠতে পারে। যে শত্রু আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী হবে।'' ।"} {"inputs":"...থাকতেন ফাহিম সালেহ। ঢাকায় কী করছেন তা দেখাতে ২০১৮ সালের বাবা-মাকেও একবার নিয়ে এসেছিলেন আমেরিকা থেকে। \n\nতবে বাংলাদেশে পাঠাওয়ের শেয়ার বিক্রি করে দিলেও অ্যাপভিত্তিক প্রতিষ্ঠান জোবাইক ও যাত্রীতে বিনিয়োগ করেছিলেন তিনি। \n\nবিনিয়োগ ছিলো আলফাপটেটো নামের আরেকটি উদ্যোগেও। \n\nনেপালের অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং প্লাটফরমেও বিনিয়োগ ছিল ফাহিম সালেহ'র।\n\nকলম্বিয়াতে সবচেয়ে বড় মোটরসাইকেল রাইড শেয়ারিং কোম্পানি পিকাপ-এও বড় ধরণের বিনিয়োগ করেছিলেন তিনি। \n\nঅল্প বয়সেই সুপরিচিত হয়ে উঠেছিলেন উদ্যোক্তা জগতে\n\n... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রুণ স্টার্টআপ উদ্যোক্তাগণ হারালো তাদের একজন অন্যতম অনুপ্রেরণাদাতা ও পথপ্রদর্শককে। \n\n\"তরুণদের মধ্যে স্টার্টআপস কমিউনিটি গড়ে তোলার যে উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে, তাতে ফাহিম সালেহর এমন মৃত্যু নিঃসন্দেহে একটি বড় রকমের ধাক্কা হিসেবে প্রতিভাত হবে,\" - এমনটিই বলা হয়েছে সংগঠনটির এক বিবৃতিতে ।"} {"inputs":"...দাবি তাদের গাড়ির পেছন দিক থেকে গুলি এসে লেগেছে আমলের মাথায়, এবং তা কোনও পুলিশ সদস্যের ছোড়া গুলি থেকে।\n\nএর কিছুদিন পর সিন্ধু প্রদেশের ডেপুটি ইনস্পেক্টর জেনারেল জাভেদ ওধো স্বীকার করেন যে আমল একজন পুলিশ কর্মকর্তার অনিচ্ছাকৃত-ভাবে ছোড়া গুলিতে মারা গেছে। উমরের গাড়ির বুটে এক ইঞ্চি বুলেটের গর্ত দেখা গেছে। পুলিশ কর্মকর্তা মিস্টার ওধো জানান, দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং অপরাধী দলের একজন নিহত হয়েছে।\n\nমিস্টার ওধো তারপর থেকে করাচীতে পুলিশ কর্মকর্তাদের জন্য একে-৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল কি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ারে , হাসপাতাল কর্মী এবং ডাক্তারদের কর্মকাণ্ড এবং নৈতিকতার জন্য জবাবদিহিতা বিষয়ে বিতর্ক তৈরি করতে পারে, তাহলে সেটাকে আমরা দুর্বলতা হিসেবে দেখবো না।\n\nতবে এই দম্পতি তাদের এই যাত্রাপথে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিজয় অর্জন করেছেন কারণ গত ২৫শে সেপ্টেম্বর দেশটির সুপ্রিম কোর্ট আমলের মৃত্যুর তদন্তের নির্দেশনা দিয়েছে এবং একটি বেসরকারি হাসপাতালের ও পুলিশের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছেন।\n\nছোট বোনের সাথে আমল উমর\n\nএই দম্পতির প্রচেষ্টার সুফল মিলতে শুরু করেছে। তদন্তের অংশ হিসেবে সুপ্রিম কোর্ট ন্যাশনাল মেডিকেল সেন্টারের পরিচালককে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। \n\nএই দম্পতি চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং তারা বিভিন্ন পর্যায় থেকে সমর্থন পাচ্ছেন। কিন্তু তারপরও তারা শহুরে, ধনী পরিবার হওয়ায় পুলিশ কিংবা মিডিয়ার সুযোগের নাগালে থাকায় সমালোচনার শিকারও হতে হচ্ছে। সমালোচকরা বলছেন লাখ লাখ পাকিস্তানী আছেন যাদের তেমন কোন সুযোগ নেই।\n\nতবে বিনীশ এবং উমরের বক্তব্য সমাজে স্বচ্ছ বার্তা পৌঁছে দিতে পারলেও তাদের আশঙ্কা ঘটনার পর সময়ে পেরিয়ে গেলে পের কিছুই হয়তো আর বদলাবে না। \n\n\"আমার মেয়েটি আর ফিরে আসবে না এবং এই বাস্তবতা নিয়েই আমাকে প্রতিটি দিন কাটাতে হবে। কিন্তু আমি নিশ্চিত হওয়ার জন্য সরব থাকবো যাতে অন্য কোন আমলের ভাগ্যে এমনটা না ঘটে\"।"} {"inputs":"...ধিকার থেকেও তাদের বঞ্চিত করা হয়। \n\n২০১০ সালেও দুটি আহমদিয়া মসজিদে হামলার ঘটনা ঘটে যাতে ৯৪ জন নিহত হয়। \n\nজাকির থাভের বলছেন, নোবেল জয়ী প্রথম মুসলিম বিজ্ঞানীর কবর ফলকে মুসলিম শব্দটা মুছে দেয়া হয়েছে। \n\n\"এমনকি কোনো আহমদিয়া মুসলিম ইসলামি কায়দায় সালাম দিলেও তার জেল জরিমানা হতে পারে। তাদের মসজিদ, কবর ও দোকানপাট আক্রমণের শিকার হচ্ছে।কিন্তু রাষ্ট্র এসব বিষয়ে বরাবর অন্ধ\"।\n\nপ্রথম পাকিস্তানী হিসেবে নোবেল জিতেছিলেন অধ্যাপক আবদুস সালাম\n\n১৯৫৩ সালের দাঙ্গার পর পাকিস্তান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আবদু... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ল। \n\n\"আমরা ছিলাম অপরিচিত, তরুণ ও উচ্চাভিলাষী এবং উল্লেখযোগ্য কিছু করতে চেয়েছিলাম, বিশেষ করে ঐতিহাসিক\"। \n\nছবিটিতে অধ্যাপক সালামের এমন কিছু ফুটেজ দেখা যাবে যা আগে দেখা যায়নি। \n\nথাভের বলছেন তারা সম্পাদনা করেছেন দু'বছর ধরে। \n\nতারা এমন কিছু ব্যক্তির সাথে কথা বলেছেন যারা এর আগে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ায়নি। \n\nযদিও মিস্টার সালামের পরিবার তার ঘর উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। \n\nঅধ্যাপক সালামের বড় ছেলে আহমাদ সালাম তার বাবার জীবন নিয়ে কথা বলেছেন। \n\nতিনি বলেন, তার বাবা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে শিক্ষা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নের কথা বলেছিলেন, যে বার্তা ৫০ বছর পরে এসেও সময়োপযোগী। \n\nপ্রযোজক থাভের বলছেন, শুরুতে মনে হয়েছিলো নোবেল জয়ী মুসলিম শিশুদের উৎসাহিত করবে কিন্তু পরবর্তী বছরগুলোতে পাকিস্তান ও উপমহাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অবস্থার অবনতি হওয়ায় এটি গল্পের সাথে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। \n\n\"এমনকি পশ্চিমে বেড়ে ওঠা ইসলামোফোবিয়াও সালামের গল্পকে প্রাসঙ্গিক করে তুলেছে বিশেষ করে বিজ্ঞানে মুসলিমদের অর্জন উদযাপনের ক্ষেত্রে,\" বলছিলেন মি: থাভের।"} {"inputs":"...নাম কোন কাগজপত্র, প্রতিবেদন, চিঠি বা স্মরণিকায় পাওয়া গেলো না। \n\nতবে এখানে কিছু সূত্রের দেখা পেলেন ড. ওয়াগনার। \n\nআলম বেগ যাদের হত্যা করেছিলেন বলে বলা হয়েছে, তাদের পরিবারের কিছু চিঠি পত্র পেলেন ড. ওয়াগনার। সেখানে অ্যান্ড্রু গর্ডন নামের একজনের কথা জানা গেলো, যিনি নিহত ডা. গ্রাহাম আর হান্টারকে জানতেন আর বেগের মৃত্যুদণ্ডের সময় উপস্থিত ছিলেন। \n\nএসব তথ্যকে সূত্র ধরে অনুসন্ধান শুরু করেন ড. ওয়াগনার। লন্ডন আর দিল্লির আর্কাইভ ঘাটতে শুরু করেন। এখনকার পাকিস্তানের শিয়ালকোট থেকে চারদিনের দূরত্বে, দেড়শ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ের সঙ্গে যুদ্ধে হেরে যাবার পর আশ্রয় নিয়েছিলেন। এখন সেই দ্বীপটি ভারত আর পাকিস্তানের সীমান্ত। \n\nসুতরাং, আলিম বেগের চূড়ান্ত অধ্যায় লেখার এখনো কিছু বাকি রয়ে গেছে।"} {"inputs":"...নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়ার পর একটি ভ্যাকসিন কার্ড আসবে। সেটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে। টিকা নেয়ার সময় এই কার্ডটি দরকার হবে। \n\nমোবাইল নম্বরে যাবে এসএমএস\n\nনাম নিবন্ধন করার সময় একটি মোবাইল নম্বর দিতে হবে। নম্বরটি যাচাই করার জন্য একটি ওভার দ্য ফোন বা ওটিপি নম্বর আসবে। সেটা ওয়েবসাইটে দেয়ার পর নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। \n\nপরবর্তীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এই মোবাইল নম্বরেই এসএমএস পাঠিয়ে টিকা দেয়ার সময় ও স্থান জানিয়ে দেয়া হবে। সেই নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত হয়ে টিকা নিতে হবে। সে সময় ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"াদের টিকা নেয়ার পরে অন্যরা টিকা নেয়ার সুযোগ পাবেন। \n\nএই ১৭ ক্যাটেগরির মধ্যে রয়েছে:\n\nসরকারি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মী, বেসরকারি ও প্রাইভেট স্বাস্থ্যকর্মী, প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত সকল সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কর্মী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনা, সম্মুখসারির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, সামরিক ও আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য, রাষ্ট্র পরিচালনায় অপরিহার্য কর্মকর্তা, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, গণমাধ্যমকর্মী, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারী, সকল ধর্মের ধর্মীয় প্রতিনিধি, মৃতদেহ দাফন বা সৎকারকাজে নিয়োজিত ব্যক্তি, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও ফায়ার সার্ভিসের মতো জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি, নৌ-রেল-বিমানবন্দরে কর্মরত ব্যক্তি, ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী, জেলা-উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত সরকারি কার্যালয়ে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং প্রবাসী অদক্ষ শ্রমিক । \n\nবিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:\n\n'নতুন করে সীমান্ত সংঘর্ষে' জড়িয়েছে ভারত ও চীন\n\nকেন বিতর্কিত বাকশাল ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন শেখ মুজিব?\n\nটিকা নেবার পর কোভিড সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা পেতে কত দিন লাগে?\n\nভারতের কোভিড টিকাগুলো সম্পর্কে আমরা কতটা জানি"} {"inputs":"...নিয়ে সংশয় তৈরি করতে পারে। \n\nযদিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ নির্বাচনকে যেসব কারণে অস্বচ্ছ বলছে তার মধ্যে একটি হলো, উত্তর রাখাইনের লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা।\n\nফ্রন্টিয়ার টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এনএলডি-ই রবিবারের ভোটে জিতে ক্ষমতায় থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। \n\nমিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি'র সঙ্গে সেনা অধিনায়কদের ছবি, হেগের আদালতে যাওয়ার পর এমন ছবি দেখা গিয়েছিল\n\nআরেকটি সংবাদ মাধ্যম 'দি ডিপ্লোম্যাট' বলছে যে এনএলডিকে ভোট দেয়া মানে সু চি-কে দেয়া, কারণ আন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"লাফল \n\nভিয়েনা হামলায় জড়িত সন্দেহে বাংলাদেশি দ্বৈত নাগরিক গ্রেফতার\n\nতথাকথিত 'লাভ জিহাদ' এর বিরুদ্ধে ভারতে আইন করা হচ্ছে"} {"inputs":"...নো বিকল্প কোনো কিছু নেই।''\n\nবাংলাদেশে হেপাটাইটিসে আক্রান্তদের একটা বড় অংশ ঝাড়ফুঁক, পানি পড়া, ডাব পড়া নেয়ার মতো কবিরাজি চিকিৎসার দ্বারস্থ হন\n\nহেপাটাইটিস সি'র লক্ষণ ও উপসর্গ\n\nহেপাটাইটিস সিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোন উপসর্গ দেখা দেয় না। অনেক সময় লক্ষণ বুঝতে আট-দশ বছর পার হয়ে যায়। ততদিনে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যায়। \n\nতবে যেসব উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই অন্যান্য পরীক্ষার পাশাপাশি হেপাটাইটিস পরীক্ষা করাতে হবে, সেগুলো হলো:\n\n২০৩০ সালের মধ্যে হেপাটাইটিস 'সি আক্রান্ত শনাক্তের হার অন্তত ৮... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"এখন চিকিৎসা সুবিধা পাচ্ছেন। \n\nফলে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার চেয়ে বরং রোগটি প্রতিকারে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। \n\nঅধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী বলছেন, যেহেতু কোন টিকা নেই, তাই ব্যক্তিগত সুরক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম। এজন্য তিনি যেসব পরামর্শ দিচ্ছেন:\n\nস্ক্রিনিং ছাড়া রক্ত-রক্তজাত সামগ্রী পরিসঞ্চালন করা হলে হেপাটাইটিস সি রোগ হতে পারে\n\nহেপাটাইটিস সি প্রতিরোধে কি করছে বাংলাদেশের সরকার\n\n২০৩০ সালের মধ্যে হেপাটাইটিস প্রতিরোধ ও নির্মূলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বেশকিছু লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। \n\nবাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের সাবেক পরিচালক ডা: সানিয়া তাহমিনা বিবিসি বাংলাকে বলছেন, হেপাটাইটিস প্রতিরোধে বেশ কিছু কর্মসূচী রয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের। \n\n''হেপাটাইটিস বি'র টিকা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু পোলিও বা হামের মতো জাতীয় পর্যায়ে টিকা কার্যক্রমের মতো কোন কর্মসূচী শুরু হয়নি।''\n\nহেপাটাইটিস-সি ভাইরাসের যেহেতু কোন টিকা এখনো আবিষ্কার হয়নি, তাই এক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধে সতর্কতা এবং নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার পরামর্শ দিচ্ছেন এই বিশেষজ্ঞ।"} {"inputs":"...ন্তে সিআইডি জানতে পারে, টেকনাফ থেকে ইয়াবা এনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রির পর, সেই বিক্রির টাকা আবার বিকাশ বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টেকনাফে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সেখান থেকে হাতঘুরে টাকা চলে যায় মিয়ানমারেও। \n\nবাংলাদেশে এখন বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিলেও এই খাতের বড় অংশের লেনদেন ব্রাক ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিকাশের মাধ্যমে হয়ে থাকে। বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির এক লাখ ৮০ হাজার এজেন্ট রয়েছে। সবগুলো ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে মোট মোবাইল ব্যাংকিংয়ের এজেন্ট রয়েছে প্রায় ৫... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"নের কাছ থেকে অনেক তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। আরো বেশ কয়েকজনের ব্যাপারেও তাদের তদন্ত চলছে।\n\nবিবিসি বাংলার আরো খবর:\n\nজাপানে চালের পিঠা খেয়ে কেন লোক মারা যায় \n\nমুসলিম তরুণের সঙ্গে দেখা করায় মেয়েদের উপর হামলা \n\nবাংলাদেশে সব বিদেশি মাছেই কি ক্ষতিকর রাসায়নিক?\n\nট্রাম্পের পাল্টা হুমকি- আমার সুইচ তোমার চেয়ে বড়"} {"inputs":"...পরদিকে হিংসা, সংঘাতে জর্জরিত মানুষ। \n\nসে সিরিয়া সুদান সোমালিয়া ইয়েমেনই হোক, বা ভারত বাংলাদেশ মায়ানমার আফগানিস্তান কিম্বা মেক্সিকোই হোক - সর্বত্রই হাজারে হাজারে যারা ক্রমাগত নিরাশ্রয় হয়ে পড়ছে। ছিন্নমূল শরণার্থী হয়ে দেশান্তরে ছুটে যাচ্ছে। আশ্রয় খুঁজছে ইউরোপ, আমেরিকা ও এশিয়ার নানা দেশে। \n\nকোথাও কোথাও অস্থায়ী ঠাঁইও জুটেছে, জুটছে। আবার কেউ কেউ দেখছি তাদের ওই অসহায়তার সামনেই আকাশ উঁচু পাঁচিল তুলে দিতে চাইছে এবং দিচ্ছে। \n\nঅথচ প্রতি ২ সেকেন্ডে একজন করে, আর প্রতি মিনিটে ৩০ জন মানুষ নতুন করে আ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"নো অভিঘাতই পৌঁছচ্ছে না?"} {"inputs":"...প্রসবকালীন অস্ত্রোপচার ৪ থেকে ৩১ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।\n\nসিজারিয়ান নিয়ে এতো বিতর্ক শুরু হয়েছিলো যে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিলো। \n\nজনস্বার্থে করা এক রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে তখন হাইকোর্ট সন্তান প্রসবের ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার রোধ করতে একটি নীতিমালা তৈরির নির্দেশনা দিয়েছিলো। \n\nপ্রসঙ্গত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী কোনো দেশে মোট প্রসবের ১০-১৫ ভাগের বেশি সি-সেকশন হওয়ার সুযোগ নেই। \n\nযদিও ২০১৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে এ হার ৩১ শতাংশ। \n\nযদিও জনস্বাস্থ্য বিশে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্য বিশেষজ্ঞ ডা. ইশতিয়াক মান্নান।\n\nতিনি জানান যে, বাংলাদেশে সার্বিকভাবে সিজারিয়ানের প্রবণতা কমেছে কিনা সেটি জানতে আরো কয়েক বছর সময় লাগবে। \n\nস্টপ আননেসেসারি সি-সেকশন ক্যাম্পেইন বলছে, \"রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে লক্ষ্যণীয়ভাবে কমে গেছে সিজার ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান জন্মদানের সংখ্যা। বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক সংশ্লিষ্টরা বলছেন করোনার কারণে প্রসূতিরা হাসপাতালে যেতে ভয় পাওয়ায় এমনটি হচ্ছে। তবে কারণ যাই হোক অপ্রেয়োজনীয় সিজার বন্ধ তথা স্বাভাবিক সন্তান প্রসবের এই ধারা অব্যাহত রাখতে, সরকারকে নজরদারি বাড়াতে হবে।\""} {"inputs":"...ফিসে এসে হাঁটাচলা করছেন, এমন সময় একজন নারী সহকর্মী এসে কানে কানে বলে দিলেন, \" এই মেয়ে, তোমার জামার পেছনে কীসের দাগ?\" \n\nআবার অনেকে আছে, যাদের নিয়মিত পিরিয়ড হয় না। দুই-তিন মাস পরপর হঠাৎ একদিন পিরিয়ড শুরু হলো, তো দশ-বারো দিন ধরে চলছেই। \n\nআমি বলবো না, অফিসে মেয়েরা এ ধরণের সমস্যায় পড়েন, এর কারণ পুরুষ সুপারভাইসরদের অজ্ঞতা। এটা গুগলের যুগ, গুগল করলেই সবকিছু জানা যায়। \n\nআমি বলবো, এটা এক ধরণের পুরুষতান্ত্রিকতা। মাসের পর মাস কর্মস্থলে নানা অজুহাতে মেয়েরা এই অস্বস্তিকর দিনগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ুটি দেয়া শুরু করে আর ২০০১ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়া এই ছুটি দেয়া শুরু করে। ২০১৬ সাল থেকে চীনের কোনো কোনো সংস্থা নারীর জন্য ঋতুকালীন ছুটি দেয়া শুরু করে। \n\nঅত দূরেও যেতে হবে না। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেরও দুটি সংস্থা সম্প্রতি তাদের নারী কর্মীদের সবেতন ছুটি দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন )\n\nআর কতদিন অপেক্ষা করতে হবে বাংলাদেশের নারীদের? \n\nবাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান এখন দুদিনের সাপ্তাহিক ছুটি দিচ্ছে, আগে এই ছুটি ছিল মাত্র একদিন। \n\nআমি বলবো, একজন কর্মীর দুদিন সাপ্তাহিক ছুটি পাওয়ার চেয়ে একজন ঋতুমতী নারীর ঋতুকালীন ছুটি পাওয়া অনেক জরুরি। \n\nকিন্তু বেড়ালের গলায় ঘণ্টা পরাবে কে? সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে রয়েছে পুরুষতান্ত্রিকতা। প্রতিষ্ঠানের বড় কর্তা কি চাইবে, নিজের আরামের দুদিন সাপ্তাহিক ছুটি বন্ধ করে, নারীদের ঋতুকালীন ছুটি দিতে?\n\nতবে, কোনো প্রতিষ্ঠান যদি কর্মীদের দুদিন সাপ্তাহিক ছুটি দেয়ার পাশাপাশি নারীদের ঋতুকালীন ছুটি দিতে পারে, তাহলে তো কোনো কথাই নেই। \n\nএ সবই নির্ভর করে প্রতিষ্ঠানটি কতটা নারীবান্ধব, তার উপর।"} {"inputs":"...বলে পরিচিত হলেও সেসময় তারা ডানপন্থী দল হিসেবে পরিচিত 'বিশ্ব হিন্দু পরিষদ' (ভিএইচপি)-এর সহায়তায় অযোধ্যায় মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। সে সময়ের নির্বাচনে হিন্দু ভোট টানতে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। \n\nকিন্তু কংগ্রেসের সে পরিকল্পনা কাজে আসেনি, বিপরীতে সে সময়ের অপেক্ষাকৃত নবীন দল বিজেপি সুযোগটি হিন্দু ভোটারদের কাছে টানতে কাজে লাগায়। \n\n১৯৮৯ এর সেপ্টেম্বরে দলটির সভাপতি এল কে আদভানি রামমন্দিরের জন্যে দেশব্যাপী এক পদযাত্রার ডাক দেন। মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্যে পুরো ভারত থেকে ইট নিয়ে ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ামায়ণের সময়ের বিজ্ঞান এতটাই উন্নত ছিল যে, সীতা ছিল প্রকৃত অর্থে টেস্ট-টিউব শিশু। আর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দাবি করেছিলেন, রাবণের একটি বিমান ছিল।\n\nভারতীয় রাজনৈতিক ও পণ্ডিতদের কাছ থেকে এ ধরনের উদাহরণ পৌরাণিক মহাকাব্যটিকে আরও গৌরবান্বিত করার চেষ্টা হিসেবে দেখা যেতে পারে।"} {"inputs":"...বস্থা রোমানিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র এবং পোল্যান্ডে মোতায়েন করছে।\n\nনেটোর সাথে সম্পর্কে আরেকটা আঘাত আসে ২০০৮ সালে, জর্জিয়ার সাথে রাশিয়ার সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের সময়।\n\nরাশিয়া জর্জিয়ার দুটি বিচ্ছিন্নতাবাদী অঞ্চল – দক্ষিণ ওসেটিয়া এবং আবখাযিয়াকে সমর্থন করছিল। যখন জর্জিয়ার সেনাবাহিনী দক্ষিণ ওসেটিয়া পুনর্দখল করার চেষ্টা করে, রাশিয়ার সেনাবাহিনী জর্জিয়ার বাহিনীকে বিধ্বস্ত করে।\n\nরাশিয়ার বাহিনী পুরোপুরি জর্জিয়ায় ঢুকে পরে এবং এক পর্যায়ে রাজধানী তিবলিসির কাছে চলে আসে। পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার পদক্ষেপকে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"াদের দাবী ছিল, রাশিয়াকে প্রথমে জর্জিয়া এবং মলডোভা থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নিতে হবে।\n\nএখন রাশিয়ার সীমান্তের কাছে পূর্ব ইউরোপে কয়েক হাজার সৈন্যের ‘র‍্যাপিড রেসপন্স ফোর্স’ মোতায়েন করার পরিকল্পনা ঘোষণ করেছে নেটো।\n\nএই বাহিনীতে নেটো সদস্য দেশগুলোর সেনা পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করবে, যাদেরকে ৪৮ ঘণ্টার নোটিসে মোতায়েন করা যাবে।\n\nএই ধরনের বাহিনী সিএফই চুক্তিকে দুর্বল করে দেবে, যদিও নেটো দাবী করছে এই বাহিনীর কোন স্থায়ী ঘাঁটি থাকবে না।"} {"inputs":"...বেশি দুর্বল, তারা কায়িক পরিশ্রম করে টাকা আয় করতে চায়। বাংলাদেশের গরিব অসহায় নারীদের জন্য যদি আমি শ্রম বাজার চিন্তা করি তাহলে সেটা সৌদি শ্রমবাজার।\" \n\nতবে তিনি বলছেন, \"নতুন শ্রম বাজারও তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই জাপানে নার্স, বয়স্ক ও অসুস্থদের সেবা দেয়ার জন্য কর্মী এবং শিশুদের যত্ন নেয়ার জন্য ন্যানি পাঠাচ্ছে। নারী শ্রমিকরা হংকং ও সিঙ্গাপুরেও যাচ্ছে।\" \n\nকিন্তু তিনি একই সাথে এই কথাও বলছেন যে নারীদের নতুন যেসব শ্রমবাজার অল্প কিছুদিন হল তৈরি হয়েছে অর্থাৎ জাপান, হংকং ও সিঙ্গাপুরের মতো দ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র্যাতন ও ধর্ষণসহ নানা ধরনের নির্যাতনে অভিযোগ নিয়ে এসেছেন তারা। বেতন বা খেতে না দেয়ার অভিযোগতো রয়েছেই। \n\nএছাড়া অভিবাসী কল্যাণ সংস্থাগুলোর হিসাবে এ বছরই সৌদি আরব থেকে ৪৮ জন নারী গৃহকর্মির মৃতদেহ দেশে আনা হয়। এর মধ্যে অনেকেই আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। \n\nমরদেহ ফিরিয়ে আনার পর সেগুলো ময়নাতদন্ত করা হয়েছে কিনা এমন কোন তথ্য নেই। \n\nমানিকগঞ্জের সিংগাইড় এলাকার মঙ্গল খান বলেন দুই মাস আগে স্ত্রীর মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে রিয়াদে গৃহকর্তার বাসায়। \n\nতিনি বলছেন, \"ওখানকার পুলিশ বলছে আত্মহত্যা করছে। তারা ফ্যানের সাথে লাশ ঝুলানো পাইছে। ওই দিন এক বাঙালি আমারে ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করছে আপনার কি সৌদিতে কোন আত্মীয় আছে? আমি বললাম আমার স্ত্রী। আমাকে বলল সে মারা গেছে। ফ্যানে ঝুলতাসে।\"\n\nস্ত্রীর আত্মহত্যার বিষয়টি বিশ্বাস করছেন না মঙ্গল খান, কারণ নানা সময়ে ফোনে নির্যাতনের কথা তার স্ত্রী তাকে জানিয়েছেন। \n\nস্ত্রীর মরদেহ গত দুই মাস যাবত রিয়াদে মর্গে পড়ে রয়েছে বলে তিনি জানেন। \n\nঅন্যান্য খবর:\n\nদুবাই ডান্স বার: বাংলাদেশ থেকে নারী পাচার যেভাবে \n\nপ্রশংসায় ভাসছেন এক ব্রিটিশ মুসলিম নারী\n\nনারী খেলোয়াড় হেনস্থা: কোচকে বিরত রাখার নির্দেশ"} {"inputs":"...ভিটামিন ডি-র অভাব এবং হৃদরোগের মতো সমস্যা আছে তাদের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি। \n\nকিন্তু লন্ডনের কুইন মেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরিপে বলা হয়, কৃষ্ণাঙ্গ, এশিয়ান এবং অন্য জাতিগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে এসব কারণ করোনাভাইরাসের বাড়তি ঝুঁকির ব্যাখ্যা দিতে পারছে না। \n\nএতে বলা হয়, কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যাবার পেছনে ওজন, দারিদ্র্য, এবং এক বাড়িতে অনেক লোকের বসবাসের মতো অনেক কারণ সক্রিয়। \n\nকরোনাভাইরাস: আমার কি ভিটামিন 'ডি' খাওয়া উচিত?\n\nবৃত্ত ছোট হয়ে আসছে, শঙ্কা কাটাতে অনেকে যা কর... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"স্থ্যগত সমস্যা, বসবাসের পরিবেশ এবং পেশা – এ সবকিছুই এই উচ্চ মৃত্যুহারের পেছনে ভূমিকা রাখতে পারে।"} {"inputs":"...ভ্রাম্যমাণ আদালত নামানো হচ্ছে। \n\nস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক একজন পরিচালক ড: বে-নজীর আহমদ বলেছেন, মানুষকে সচেতন করতে না পারলে প্রশাসনিক ব্যবস্থায় কোন ফল পাওয়া যাবে না।\n\n\"প্রতিরোধের বিষয়কে এখন প্রশাসনিকভাবে দেখা হচ্ছে। প্রশাসনিকভাবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। যেমন নো মাস্ক-নো সার্ভিস, এ ধরণের প্রজ্ঞাপন বা নির্দেশ জারি করা হচ্ছে। কিন্তু শুধু প্রশাসনিক আদেশ জারি করেই কোন ফল কিন্তু পাওয়া যাচ্ছে না।\"\n\nতিনি মনে করেন, \"কৌশল হিসাবে সীমিত ভয় জিইয়ে রাখা প্রয়োজন ছিল। সাধারণ মানুষ এমন একটা ধারণা প... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"পরিকল্পনা তারা তুলে ধরেননি।"} {"inputs":"...ম বাচ্চা বয়সে হোমে এসেছে, হয়তো ঠিকমতো ঠিকানাই বলতে পারেনি। কিংবা বাংলাদেশের যে অ্যাড্রেস দিয়েছে সেখানে যোগাযোগ করে কাউকে পাওয়া যায়নি। ফলে বছরের পর বছর ধরে তারা হোমেই রয়ে গেছে।\"\n\n\"তারপর একদিন হয়তো অনেক কষ্টে তার সঠিক ঠিকানা খুঁজে পাওয়া গেল। কিন্তু দেখা গেল বাবা-মা আর বেঁচেই নেই, হয়তো তার দিদি বা বড় বোন কেউ নিতে এল। এখন সে আসল দিদি কি না, পরিচয়পত্র আসল কি না সে সব যাচাই করার পর বহু বছর বাদে হয়তো সে বাংলাদেশে ফিরতে পারল, কিন্তু বাবা-মার সঙ্গে এ জীবনে তার আর দেখাই হল না!\" \n\nকলকাতার এন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ফ যোগাযোগের অভাবেও যে জেলে থাকা মা-বাবা আর আশ্রয়কেন্দ্রে দিন কাটানো ছেলে-মেয়ের দেখা হচ্ছে না, সেটাও মনে করিয়ে দিচ্ছেন তিনি।\n\n\"এটা হয়তো ইচ্ছাকৃত নয়, পুলিশ বা হোমের কোনও দোষ তা-ও ঠিক বলব না। কিন্তু এমনটাও হয় যে ওই জেল কর্তৃপক্ষ আর সংশ্লিষ্ট হোমের মধ্যে কোনও যোগাযোগই নেই, তারা একে অপরে হয়তো জানেনও না যে বাবা-মা এইখানে আর বাচ্চারা ওখানে আছেন।\"\n\n\"এই কমিউনিকেশনের অভাবেই অনেক সময় মা জেল থেকে বেরোনোর আগেই বাচ্চাকে হোম থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়, কিংবা বাচ্চা হোমে রয়ে গেলেও মা জেল থেকে বেরিয়ে আসেন। দুজনের আর দেখা হওয়াই কঠিন হয়ে পড়ে\", বলছিলেন সুচরিতা সেনগুপ্ত। \n\nসুতরাং আইনের জটিলতাই হোক বা যোগাযোগের অভাব - ভারতে ঢুকে পড়া এমন অজস্র বাংলাদেশী বাবা-মাই নানা কারণে তাদের সন্তানদের থেকে আলাদা হয়ে যাচ্ছেন, কখনও কখনও সেটা হয়তো চিরতরেও।"} {"inputs":"...যতটা শক্ত করে নিয়ন্ত্রণ নেয়ার চেষ্টা করছে ঠিক সেভাবেই তাদের বিরুদ্ধে আরো মানুষ বিক্ষোভে যোগ দিচ্ছে। \n\nবিবিসির ঐ সংবাদদাতা বলছেন এখানকার মানুষ খুব ভালোভাবেই জানে যে সেনাবাহিনী ধরপাকড় চালাতে পারে। \n\nতাই এখনো পর্যন্ত রাস্তায় নেমে বড় ধরণের বিক্ষোভ কেউ করেনি। \n\nকিন্তু তাদের কথা যাতে মানুষ জানতে পারে সেই কারণে তারা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে। \n\nযে শিক্ষক শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বিক্ষোভ করেছেন তিনি বলছেন এটা তিনি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য করেছেন। \n\n\"আমার ১৮ মাসের একটা সন্তান আছে। আমি সেনাশাস... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"়টি সু চি ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্কে ফাটল ধরায়।\n\nতবে নিজের দেশে জনপ্রিয়ই ছিলেন সু চি এবং ২০২০ সালের নভেম্বরের নির্বাচনেও তার দল বিপুল জয় পায়। কিন্তু এর পর আবারো দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে সামরিক বাহিনী।\n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন:\n\nরোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ঘিরে হতাশা, চীনের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ\n\nন্যূনতম স্কোর থাকলেও ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবেন না সব শিক্ষার্থী\n\nকরোনার টিকা নেবার পর কতজনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় - কী বলছে ব্রিটেনের জরিপ\n\nএসএসসি-এইচএসসির সিলেবাস কমেছে ৫০ শতাংশ, কীভাবে বাস্তবায়ন হবে?"} {"inputs":"...র অনাগ্রহ কাজ করে অপরাজিতা কিংবা নুহার মাঝে।\n\nতারা মনে করেন ‘ব্রকেন ফ্যামিলির ছেলে-মেয়ে’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে সমাজ তাদেরকে একদম আলাদা করে রেখেছে।\n\nসমাজে সহজ ভাবে নেয়া হয় না তাদের।\n\nভেঙে যাওয়া পরিবারের সন্তানদের নিয়ে গবেষণা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাহবুবা নাসরিন।\n\nগবেষণায় তারা দেখেছেন এইসব পরিবারের ছেলেমেয়েদের সামাজিকীকরণ ব্যাহত হয়। তারা সবসময় একধরনের মানসিক চাপের মধ্যে থাকে।\n\n“ এই শিশুদের ক্ষেত্রে প্রথমেই যেটা দেখা যায় তারা স্কুলে যায় না। ফলে শিশু অধিকার... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"সন্তানদের সংখ্যা সম্পর্কেও সঠিক ধারনা পাওয়া যায় না। বিভিন্ন শ্রেণীতে এই হার বিভিন্ন রকম।\n\nউচ্চবিত্তদের মধ্যে যে বিচ্ছেদের ঘটনাগুলো ঘটে তার রেকর্ড থাকে।\n\nঅন্যদিকে সিটি কর্পোরেশনে যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে সেখানে দেখা যাচ্ছে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোতে বিচ্ছেদের যে ফাইলগুলো জমা পড়ছে সেখানে মেয়েরাই অধিক হারে আবেদন করছে।\n\nআর একেবারে নিম্মবিত্ত শ্রেণীতেও আমরা দেখেছি সেখানে ব্রকেন ফ্যামিলির সংখ্যা অনেকবেশি। কিন্তু কোনও রেকর্ড থাকে না। \n\nতারপরও বলা যায় গত দশবছরের পরিসংখ্যান থেকে প্রতীয়মান হয় সংসারের ভাঙনের এই প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছেই”।\n\n \n\nতবুও স্বপ্ন\n\nআবার ফিরে যাই অপরাজিতার কাছে। তিনি এখন চান নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে।\n\nএকদিন তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল যে বাবা, তাকে ছাড়াও যে জীবন চলে সেটাই প্রমাণ দিতে চান তিনি।\n\nকিন্তু সামাজিক ও আর্থিক দিক থেকে আরও নিচের দিকে অবস্থান যাদের, তাদের পক্ষে এমন স্বপ্ন দেখাটা বাহুল্যই বটে।"} {"inputs":"...র নির্বাচনে নাক গলানোর জন্য টুইটারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। এবছর তেসরা নভেম্বর আমেরিকায় নির্বাচন হবার কথা। তিনি বলেছেন, ''টুইটার বাক স্বাধীনতার পুরো কণ্ঠরোধ করছে, এবং, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসাবে আমি এটা হতে দেব না।''\n\nডোনাল্ড ট্রাম্প তার অনুসারীদের কাছ থেকে সমর্থন আদায়ে প্রায়ই টুইটার ব্যবহার করেন।\n\nমি. ট্রাম্প এ যাবৎ ৫২ হাজারের বেশি টু্‌ইট করেছেন। লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে তার মত পৌঁছে দেবার জন্য তিনি প্রায়ই টুইটার ব্যবহার করেন। \n\nতিনি প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে আক্রমণের জন্য টুইটার ব্যবহার করেন - ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"বে, অন্যদিকে টু্‌ইটারও ভুয়া বা বিভ্রান্তিকর তথ্য সম্পর্কে পাঠকদের হুঁশিয়ার করে দেবার দায়িত্বটাও পালন করতে পারবে।"} {"inputs":"...রছিলাম।\"\n\nকিন্তু মাসের মাঝামাঝি গিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে গেল। একই সাথে ছড়িয়ে পড়ছিল গুজবও।\n\n\"২০শে জানুয়ারি আমরা দেখলাম যে এই রোগটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। তখন আমরা উহান ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই এবং আমি প্লেনের টিকেট বুক করি।\"\n\nভারতীয়দের উদ্ধার করার জন্যে ভারত সরকার বিমান পাঠানোর আগেই রাফিয়া সেখান থেকে চলে আসেন।\n\nশহরটি পুরোপুরি অবরুদ্ধ ঘোষণা করার আগেই তিনি ওই শহর ছেড়ে আসতে সক্ষম হন।\n\nতিনি প্রথমে কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। তার পর সেখান থেকে আরেকটি বিমানে করে আসেন দক্ষিণের কোচিন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩,০০০। বেশিরভাগ মৃত্যুর ঘটনাই ঘটেছে চীনে।\n\n\"পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আমি আবার উহানে ফিরে যাবো। সেখানে আমার ছয় বছরের কোর্স সম্পন্ন করবো,\" বলেন রাফিয়া।\n\nরাফিয়া বলেছেন, মেডিকেলের একজন ছাত্রী হিসেবে এই ঘটনা থেকে তিনি অনেক বড় শিক্ষা নিয়েছেন।\n\n\"আমি যখন ডাক্তার হবো আমি সবার আগে রোগীকে তার অবস্থা সম্পর্কে অবহিত করবো।\""} {"inputs":"...রছেন, এমন অনেক দল বাংলাদেশে থাকতে পারে।\n\nতিনি বলেছেন, কেউ দল গঠন করতে চাইলে, সে অধিকার তার আছে।\n\nতবে মুক্তিযুদ্ধে জামায়াতের ভূমিকার জন্য ক্ষমা চাওয়ার ইস্যু বা সংস্কার নিয়ে যে বিরোধের কথা আসছে, সেই প্রশ্নে ডা: শফিকুর রহমান বলেছেন, \"আমাদের দলে সংস্কারপন্থী বলে কিছু নেই। কাউকে সেভাবে চিহ্নিতও করা হয় না। কোন ইস্যুতে ভিন্নমত আসতে পারে, সে ধরনের মতামতকে আমরা সম্মান করে এগুচ্ছি।\"\n\nতবে কয়েকটি জেলার নেতাদের সাথে কথা বলে মনে হয়েছে, তাদের একজন সাবেক নেতার দল গঠনের বিষয়কে তারা গুরুত্ব দিচ্ছেন। এর একট... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র পেটে পাওয়া গেল ১১ প্যাকেট ইয়াবা\n\nব্যারিষ্টার রাজ্জাক বা জামায়াতের প্রভাবশালী আর কোন নেতা এই উদ্যোগে আছেন কিনা, সে ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনে পরিস্কার করে কিছু বলা হয়নি। \n\nএছাড়া আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক দিলার চৌধুরী এবং নুরুল ইসলাম ভূঁইয়া ছোটনসহ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন। \n\nঅধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বিবিসিকে বলেছেন, নতুন দলের প্রভাব জামায়াতের উপর পড়বে বলে তিনি মনে করেন।\n\n\"এই গ্রুপটার কথা শুনে আমার মনে হলো যে, তারা মূলত মধ্য ডানপন্থী দল হিসেবে দাঁড়াতে চাইছে। এতে জামায়াত কিছুটা হুমকি অনুভব করবে। প্রথম কথা হলো, বাংলাদেশের সবাই চাইছে যে জামায়াত মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভূমিকার জন্য মাফ চাক। এরাতো পরিস্কার করে দিয়েছে যে, তারা মাফ চাওয়ার পক্ষে ছিল। ফলে জামায়াতে সংকট আরও ঘনীভূত হবে।\"\n\nসংস্কারপন্থীদের অনেকে অভিযোগ করে আসছেন, সংস্কারের কথা উঠলেই একটা কমিটি করে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু কোন সংস্কার আর হয় না।\n\nতারা আরও বলেছেন, এবারও মুক্তিযুদ্ধ এবং সংস্কার ইস্যুতে বিরোধ যখন তীব্র হয়, তখনও একটি কমিটি করা হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর নাম পরিবর্তন করার কথাও বলা হয়েছে।"} {"inputs":"...রতে হলে দার্শনিক জায়গা নয় বরং অবকাঠামোগত সংস্কার—কিছু কর্মসূচির মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করতে হবে, এটিই এবারের নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদরা বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। \n\nঅর্থাৎ দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির ডিজাইন এবং বাস্তবায়ন পর্যায়ে কোনো অংশের কারণে সফল হচ্ছে বা হচ্ছে না সেটার জন্য পদ্ধতিগত অভিনবত্ব এনেছেন তাঁরা। \n\nযেমন ধরুন দারিদ্র বিমোচন প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে কোথাও একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র খোলা হলো এবং এর পরিচালন সময় নির্ধারণ করা হলো সকাল আটটা থেকে বেলা দুটো পর্যন্ত। \n\nকিন্তু ওই এলাকার মানুষ বা সম্ভা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রিদ্রের যে বিশাল ক্যানভাস সেটিকে ভেঙ্গে ভেঙ্গে গবেষণাগারে এক্সপেরিমেন্ট করা\"। \n\nনাজনীন আহমেদ বলছেন এতোদিনকার যেসব ধারণা এসেছে দারিদ্র বিমোচন নিয়ে সেগুলো চেয়ে এ ধারণা নতুন ও সম্পূর্ণ আলাদা। \n\nতিনি বলেন এর ফলে শিক্ষা বা স্বাস্থ্যের মতো বিষয়গুলোতে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে তা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে গবেষকরা মনে করছেন।\n\nব্র্যাকের মডেল নিয়ে কাজ করেছেন অভিজিৎ ডুফলো\n\nব্র্যাকের আলট্রা পুওর গ্রাজুয়েশন কর্মসূচির প্রধান রোজিনা হক বিবিসিকে বলছেন, ব্র্যাকের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছিলো ২০০২ সালে যা পরে বিশ্বব্যাংকের সিগ্যাপ এবং ফোর্ড ফাউন্ডেশন অন্য দেশেও এটি সফল হয় কিনা তা দেখার চেষ্টা করে। \n\nতিনি বলেন, বাংলাদেশের ৪৭টি জেলার পাশাপাশি বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে এ কর্মসূচি চলছে। \n\nআর এসব কার্যক্রমের কার্যকারিতা পরীক্ষার লক্ষ্যে বিশ্বের ছয়টি দেশে এমআইটির গবেষক অভিজিৎ, ডুফলো এবং তাদের সহযোগীরা গবেষণা করেছেন। \n\nদেশগুলো হচ্ছে - ইথিওপিয়া, গানা, হন্ডুরাস, ভারত, পাকিস্তান ও পেরু। \n\nব্র্যাক বলছে, তাদের এ মডেলটির ওপর গবেষণা তাদের দারিদ্র বিমোচন বিষয়ক গবেষণার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। \n\n\"অভিজিৎ ও তার সহযোগী গবেষকদের দারিদ্র বিষয়ক গবেষণার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ব্র্যাকের আলট্রা পুওর গ্রাজুয়েশন মডেল। তাছাড়া এই মডেলটি বিভিন্ন দেশের স্থানীয় পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে সেখানকার চরম দরিদ্র মানুষের অবস্থা পরিবর্তনের কীভাবে কাজে লাগানো সম্ভব সে বিষয়ে তাদের গবেষণা গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা দিয়েছে\"। \n\nআরো খবর:\n\nট্রাম্পের যে সিদ্ধান্ত বদলেছে সিরিয়া যুদ্ধের চিত্র\n\nমানুষের সৃজনশীলতা জীবনের কোন বয়সে সর্বোচ্চ থাকে\n\nবাংলাদেশের রাজনীতিতে আবারও ভারত বিরোধিতা\n\nসুন্দরবনে বনদস্যুরা কি আবার ফিরে আসছে?"} {"inputs":"...রথমে টিকা দেবেন বলে জানা গেছে।\n\nএরপর প্রধান বিচারপতি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী, জন প্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর মতো সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও টিকা নেবেন বলে জানা গেছে। \n\nএরপর সম্মুখ-সারির বিভিন্ন পেশার মানুষ অর্থাৎ স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ, প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা এবং যাদের বয়স ৫৫ বছরের ঊর্ধ্বে তাদেরকে বিনামূল্যে টিকা দেয়া হবে। \n\nএভাবে একদিনে সাড়ে তিন লাখেরও বেশি টিকা দেয়ার সক্ষমতা রয়েছে বলে জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর। \n\nপ্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত টিকা কার্যক্রম চলব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"করা যায়।\n\nতবে প্রতি মাসে ভারত থেকে ৫০ লাখ করে জুন মাসের মধ্যে আরও আড়াই কোটি ডোজ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে।"} {"inputs":"...রদ ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবেও চেম্বারে রোগী দেখতেন।\n\n\"কখনও কখনও এমন হয়েছে যে সারা রাত ধরে বাচ্চা জন্ম দেওয়ার কাজ করে পরের দিন আমি অফিসে কাজ করতে গেছি,\" বলেন তিনি।\n\nআরো পড়তে পারেন:\n\nযৌন শিক্ষা: বাংলাদেশে কী পড়ানো হচ্ছে শ্রেণীকক্ষে\n\nনা বুঝেই যৌন সম্পর্কে জড়াচ্ছে কিশোরীরা, বলছেন শিক্ষক\n\nনানা দেশের মানুষের যৌনজীবন: মজার কিছু তথ্য\n\nড. মাহিন্দার ওয়াতসা\n\nতিনি সমবেদনা সঙ্গে পাঠকদের প্রশ্নের জবাব দিতেন। তার সঙ্গে তিনি কৌতুকও করতেন। এখানে কিছু নমুনা তুলে ধরা হলো:\n\nপ্রশ্ন:দু'দিন আগে আমার বান্ধবীর স... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"য়োগ করতে পারেন। এটা জানার কোন উপায় নেই।"} {"inputs":"...রিম বলছেন, \"একই ক্যামেরা সব ধরনের ঘটনাকে ডিটেক্ট করতে পারছে। যা অপরাধ দমনে ব্যবহার করা যাবে।\" \n\nসাধারণ জনগণের উপরও নজরদারির সুযোগ থাকছে কি না, সেই প্রশ্নও উঠছে নতুন এই পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থাকে ঘিরে। তবে সেই সুযোগকে কীভাবে কাজে লাগানো হবে তা পরিষ্কার নয়। \n\nযানজটের অগ্রিম তথ্য\n\nসড়কে ডিজিটাল বোর্ডে নানা ধরনের অগ্রিম বার্তা দেয়া হবে। \n\nমি. করিম বলছেন, সামনে যানজট আছে কিনা, দুর্ঘটনা হয়েছে কিনা, গাড়ির গতি কমানোর, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের নির্দেশনা আছে কিনা, গুগল ম্যাপের মতো সবচেয়ে ভালো সড়ক সম্পর্কে ত... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"জার, চালকদের বেপরোয়া মনোভাব, পথচারীদের জন্য ব্যবস্থার অভাব এই সবকিছু মিলিয়ে দেশের যানবাহন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। \n\nবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ সেন্টারের প্রধান অধ্যাপক মিজানুর রহমান এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও বাংলাদেশের এই প্রেক্ষাপট মনে করিয়ে দিচ্ছেন। \n\nতিনি বলছেন, \"সড়ক ব্যবস্থাপনার সবচেয়ে শেষ ধাপ হচ্ছে প্রযুক্তি। এর আগে আরও বেশ কটি ধাপ রয়েছে। সেগুলো কী আমরা ব্যবহার করেছি?\"\n\nএর একটি উদাহরণ দিয়ে তিনি বলছেন, \"যেমন ধরুন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চার লেন করা হয়েছে। প্রায়ই দেখা যাচ্ছে অনেক গাড়ি উল্টোদিকে চলে আসছে। এইরকম বিষয়গুলোতে আইন প্রয়োগেরও দরকার আছে।\"\n\nতিনি বলছেন, \"প্রযুক্তির সুফল যদি আমরা পেতে চাই তাহলে যারা সড়ক ব্যবহার করেন বিশেষ করে চালক ও গাড়ির মালিক তাদের মনোভাব পরিবর্তনের দরকার আছে। তাদের বিষয়টি আগে জানানোর দরকার। তা না হলে এর সুফল হয়ত পাওয়া যাবে না।\"\n\nসড়কে নিয়ম ভঙ্গ করার প্রবণতা, বেপরোয়া গাড়ি চালানো, খারাপ মানের গাড়িই যদি রাস্তায় চলে তাহলে প্রযুক্তি দিয়ে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বেগ পেতে হবে বলে তিনি মনে করেন।\n\nদুর্ঘটনা সনাক্তকরণ প্রকল্প নিয়ে শিক্ষার্থীরা\n\nঅন্যান্য খবর:\n\nনুসরাত হত্যা: ১৬ জন আসামীর সবার মৃত্যুদণ্ড\n\nকীসের এত ভাব হেনরি কিসিঞ্জার আর নরেন্দ্র মোদীর? \n\nবাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে যা বললেন শোয়েব আখতার"} {"inputs":"...রেন। \"তিনি আমাকে বলছিলেন কারাগারে আমার উপস্থিতি তার মনে শান্তি এনে দিয়েছিল।\"\n\nসিস্টার জেরার্ড বলছেন, কয়েদিদের ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়াকে তিনি অত্যন্ত সম্মানের কাজ বলে মনে করেন।\n\n\"জীবনের চরম মুহূর্তে কেউ যখন তাদের মনের গভীর দু:খগুলো ভাগ করে নেন এবং তাদের হৃদয়ে আমাকে স্থান দেন, তখন সেটা হয় ভালবাসা আর আস্থার সর্বোচ্চ প্রতীক,\" বলছেন তিনি।\n\nঐ কয়েদির একটা কথা সিস্টার জেরার্ডের মনে এখনও গেঁথে আছে: \"সকালেই আমার সাথে ঈশ্বরের দেখা হবে। তখন তাকে আমি আপনার কথা জানাবো।\"\n\nসিঙ্গাপুরের কারা প্রশাসনের অধীন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র ব্যাপারে সরকারের পদক্ষেপের পেছনে আসলে কোন যুক্তি নেই।\"\n\nসম্ভবত সেই কারণেই সিস্টার জেরার্ড ফার্নান্দেজ নিজেও মৃত্যুদণ্ডর বিপক্ষে, কারণ \"এটা মানুষের জীবন কেড়ে নেয়।\"\n\n\"প্রতিটা জীবনই অত্যন্ত মূল্যবান,\" বলছেন তিনি, \"আইনের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল, কিন্তু তবুও আমি আশা করবো কোন এক সময় মৃত্যুদণ্ড প্রথা উঠে যাবে।\"\n\nবিবিসি বাংলায় আরও খবর:\n\nগণহারে শ্রমিক ফিরে আসার নেপথ্যে কি সৌদি 'ফ্রি ভিসা'\n\nঅধ্যক্ষকে পানিতে নিক্ষেপ: যা ঘটেছিল সেদিন\n\nভারতের সাথে চুক্তি: প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবে বিএনপি"} {"inputs":"...রের শত্রু?\n\nকত দ্রুত ইরান পরমাণু বোমা তৈরি করতে পারবে?\n\nযে কারণে ইরান-আমেরিকা সংকটের সমাধান নেই\n\nপরমাণু চুক্তি আর না মানার ঘোষণা দিলো ইরান\n\nইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে এমন অভিযোগ সব সময়ই অস্বীকার করে থাকে\n\nএই হামলার ফলে জাহাজ আসার খালগুলোতে পানি আটকে গিয়ে টার্মিনালের সাথে যুক্ত রাস্তাগুলো প্লাবিত হয়ে যায়।\n\nইরানি কর্মকর্তারা এর জন্য বিদ্যুৎ সঙ্কটকে দায়ী করেছেন। কিন্তু পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রগুলোর বিশ্বাস- প্রতিশোধ হিসেবেই ইসরায়েল ইরানের ওপর এই হামলাটি চালিয়েছে।\n\nআগুন ও বিস্ফোরণ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র ঘটনা “শত্রু দেশ, বিশেষ করে জায়নবাদী সরকার (ইসরায়েল) ও যুক্তরাষ্ট্রের” নাশকতামূলক কাজ হতে পারে।\n\nইরানের বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের প্রধান বলেছেন, এই ঘটনা নাশকতামূলক সাইবার হামলা হিসেবে প্রমাণিত হলে এর প্রতিশোধ নেওয়া হবে।\n\nগত রবিবার মধ্যপ্রাচ্যের একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে নিউ ইয়র্ক টাইমসকে বলেছেন যে নাতাঞ্জে বিস্ফোরণের পেছনে ছিল ইসরায়েল।\n\nএর একদিন আগে এই হামলার পেছনে ইসরায়েল কীনা জানতে চাইলে ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী পরোক্ষভাবে স্বীকার করে বলেছেন, “ইরানে আমাদের তৎপরতার কথা না বলাই ভালো।”\n\nইসরায়েল সাধারণত এধরনের হামলার দায়িত্ব স্বীকার করে না। ইরানি কর্মকর্তারাও সরাসরি ইসরায়েলকে দায়ী করা থেকে বিরত থেকেছেন।\n\nতবে ঘটনাপ্রবাহ দেখে মনে হচ্ছে, দুটো দেশের মধ্যে ইতোমধ্যেই সাইবার যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে।"} {"inputs":"...লায় ২৬৭, অন্যান্য জেলায় ২৪৩)।। \n\nচিকিৎসক\n\nবাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সরকারি স্বাস্থ্যখাতে কর্মরত মোট চিকিৎসকের সংখ্যা বর্তমানে ২৫,৬১৫ জন। \n\nআর চিকিৎসক, সেবিকা ও নানা পর্যায়ের হাসপাতাল কর্মী মিলে মোট জনবল কর্মরত রয়েছেন ৭৮,৩০০ জন। \n\nবাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলে নিবন্ধিত মোট চিকিৎসকের সংখ্যা ৯৩,৩৫৮ জন। আর নিবন্ধিত দন্ত চিকিৎসকের সংখ্যা ৯,৫৬৯ জন। \n\nসরকার যদিও বলছে, করোনাভাইরাস মোকাবেলায় তারা সব প্রস্তুতি নিয়েছেন, তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রস... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"য় দাবি করছেন যে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় তারা পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিয়েছেন। \n\nআইইডিসিআর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলছেন, ''স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এই বিষয়ে সমস্ত প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে এবং প্রতিদিনই সেটা আরো ভালো অবস্থানে নেয়া হচ্ছে। আস্তে আস্তে যেহেতু রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, আমরা পরবর্তী স্তরের দিকে যাচ্ছি।'' \n\nতবে বিশেষজ্ঞদের অনেকেই বলছেন, সারা বিশ্বে ভাইরাসটির বিস্তার তিনমাস পার হয়ে গেলেও চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ, সরঞ্জাম ও হাসপাতাল প্রস্তুতের ব্যাপারে এখনো বাংলাদেশের অনেক ঘাটতি রয়েছে।"} {"inputs":"...লে সেই চাপ ইসরায়েল নিতে পারবে না এবং ইহুদী রাষ্ট্র হিসেবে ইসরায়েলের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে।\n\n১৯৬৭ সালে \"ছয়দিনের যুদ্ধে\" পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নেয়ার পর ইসরায়েলি সামরিক অধিনায়করা সেখানে ঢুকছে।\n\nইসরায়েল এখনো পশ্চিম তীর দখল করে আছে। গাযা থেকে তারা যদিও সৈন্য প্রত্যাহার করে নিয়েছে, জাতিসংঘের দৃষ্টিতে এটি এখনো ইসরায়েলের দখলে থাকা একটি এলাকা।\n\nইসরায়েল এখন পুরো জেরুজালেম নগরীকেই তাদের রাজধানী বলে দাবি করে। অন্যদিকে ফিলিস্তিনিরা পূর্ব জেরুজালেমকে তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে চ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"য়া হবে; জেরুজালেম নগরী কি উভয়ের মধ্যে ভাগাভাগি হবে; আর সবচেয়ে জটিল ইস্যু হচ্ছে- ইসরায়েলের পাশাপাশি একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের প্রশ্ন।\n\nগত ২৫ বছর ধরেই শান্তি আলোচনা চলছে থেমে থেমে। কিন্তু সংঘাতের কোন সমাধান এখনো মেলেনি।\n\nভবিষ্যৎ তাহলে কী?\n\nএক কথায় বলতে গেলে, খুব সহসা এই পরিস্থিতির কোন সমাধান মিলবে না।\n\nসংকট সমাধানের সর্ব-সাম্প্রতিক উদ্যোগটি নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র, ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তখন। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এটিকে 'ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি' বলে বর্ণনা করেছিলেন। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা এই উদ্যোগকে নাকচ করে দিয়েছিল একেবারেই একতরফা একটি উদ্যোগ বলে। যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগ নিয়ে আসলে কাজ মোটেই এগোয়নি।\n\nভবিষ্যতের যে কোন শান্তি চুক্তির আগে দুপক্ষকে জটিল সব সমস্যার সমাধানে একমত হতে হবে।\n\nসেটি যতদিন না হচ্ছে, দুপক্ষের এই সংঘাত চলতেই থাকবে।\n\nবিবিসি বাংলায় অন্যান্য খবর:"} {"inputs":"...ল্যে প্রধান ভূমিকায় ছিলেন রোনালদো, তবুও বার্সেলোনায় মেসি যে সম্মান পান সেটা তিনি রেয়াল মাদ্রিদে পান না বলে ধারণা করেন রোনালদো।\n\nরেয়াল মাদ্রিদের প্রেসিডেন্ট ফ্লোরেন্তিনো পেরেজকে তিনি বলেন, \"টাকার প্রশ্ন যদি আসে আমি ১০০ মিলিয়ন ইউরো নিয়ে আসবো।\"\n\nপেরেজ পাল্টা বলেন, \"যদি আপনি যেতে চান, মেসিকে সই করানোর মতো অর্থ দিয়ে যান।\"\n\nরোনালদো রেয়াল মাদ্রিদ ছাড়ার পর আর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ১৬ পার করতে পারেনি ক্লাবটি।\n\nহারতে ঘৃণা করেন দুজনই\n\nহারের অভিব্যক্তি দুজনের দু রকম, যেমনটা তাদের ডিএনএতে প্রতিফলি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"জন শত্রু থাকা আশীর্বাদ।\"\n\n২০১৩ সালের ২৭শে জানুয়ারি মেসি ওসাসুনার সাথে চার গোল দেন, ঠিক তার কয়েক ঘণ্টা পরে রোনালদোও হ্যাটট্রিক করেন গেতাফের সাথে। কাকতালীয় মনে হচ্ছে? আমার মনে হয় না।\n\nএকবার লেখক ও শারীরিক কোচ পেদ্রো গোমেজ আমাকে বলেন, নিজের প্রতি যে প্রত্যাশা সেটা বাড়তে থাকে যখন শত্রু আরো ভালো করে।\n\n\"আমরা যখন ছোট ভাবি, তখন ছোটই থাকি। আমরা যদি প্রতিদিন নিজেদের ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রেরণা না খুঁজে পাই, তবে আমরা থেকে যাবো। একজন যদি না থাকতেন, আরেকজন হয়তো ২৫ গোলেই সন্তুষ্ট থাকতো।\"\n\nআগে স্পেনে, এখন ইউরোপিয়ান মঞ্চে মেসি ও রোনালদো, একে অপরকে ছাড়িয়ে যাওয়ায় ব্যস্ত থাকেন।"} {"inputs":"...শিক্ষার্থীরা। নতুন শিক্ষার্থীরা তখন যে একজন প্রভোস্টের কাছে অভিযোগ করবে বা আমার কাছে অভিযোগ করবে সেই রকম পরিবেশ হয়ত আমরা তাদেরকে তৈরি করে দিতে পারিনি। এক্ষেত্রে সম্মিলিতভাবে আমাদের শিক্ষক ও আমাদের প্রশাসনিক যে কাঠামো রয়েছে সেটার ব্যর্থতা কিছুটাতো আছেই। সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই।\" \n\nবুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিষদের পরিচালক অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলছেন, প্রশাসনিক কাঠামোর ব্যর্থতা আছে।\n\nনির্যাতনের সংস্কৃতির আরেক দিক\n\nআবরার হত্যাকাণ্ডের আগে আর একটি ঘটনা বেশ সাড়া ফেলেছিল। সেটি হল আহসানউল্লাহ হলে ম... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"করাও অনেক সময় এসব সংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে আপোষ করেন। \n\nতিনি বলছেন, \"যারা পলিটিক্স করছে তারা হয়ত খুব তাড়াতাড়ি ক্যারিয়ারে উন্নতি চায়। বিশেষ করে আর্থিক দিক দিয়ে। আর একটা বিষয় হল যখন যে সরকারি দলে থাকে, যারা স্ট্রং পলিটিক্স করে তাদের তারা প্রমোট করে। অনেক শিক্ষকও তরুণ বয়সেই রাজনীতিতে ঢুকে যাচ্ছে।\"\n\n\"আমরা যারা শিক্ষক অনেক সময় আমরা শিক্ষকের দায়িত্বের কথা ভুলে যাই। অ্যাম্বিশনের কারণে অনেক সময় আমরা আপস করি।\" \n\nবিভিন্ন হলে ছাত্রদের সুযোগ সুবিধা দেখভালের জন্য দায়িত্বরত শিক্ষকদের নিয়মিত শিক্ষার্থীদের খোঁজখবর না নেয়া এবং তাদের প্রশাসনিক দক্ষতার অভাব একটি কারণ হিসেবে এখন চিহ্নিত হচ্ছে। \n\nএকই সাথে ছাত্র সংগঠনের কাছে তারা এক অর্থে অসহায়ও বোধ করেন বলে মনে করছেন অধ্যাপক মণ্ডল। \n\nতিনি বলছেন, \"সরকারের একটা শক্ত সমর্থন এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন পাচ্ছে। যেটা সবসময় থাকলে আমরা ছাত্র নেতাদের কাছে আমাদের ভয়েস আরও জোরালোভাবে উপস্থাপন করতে পারি। সরকার এখন তার ছাত্র সংগঠনের ব্যাপারে যে কঠোর ভূমিকা নিয়েছে সেটি আরও আগে হলে পরিস্থিতি এতদূর গড়াত না।\" \n\nঅন্যান্য খবর:\n\nবাংলাদেশের বিমানবন্দর কিভাবে অন্যরা ব্যবহার করবে\n\nরিশা হত্যায় অভিযুক্ত ওবায়দুল হকের ফাঁসির আদেশ\n\nবিন লাদেনকে ধরিয়ে দেয়া ডাক্তারের আপিল"} {"inputs":"...শুধু দুটি প্রশ্ন করলেন। কতদিন ধরে আমি এটা জানি, আর আমি পুরো নিশ্চিত কিনা?''\n\n ''আমি জবাব দিলাম, দুই বছর এবং হ্যাঁ, আমি নিশ্চিত।''\n\nতিনি বলছেন, নিজের ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত ছিলেন, কারণ নেলার মতো নিয়াও অনেক সময় অনলাইনে কাটিয়েছেন। \n\nতার ভাই বললেন, ''ঠিক আছে, যেটা ভালো মনে করো। তুমি জানো, আমি সমসময়েই তোমাকে সমর্থন করে যাবো।''\n\nএটাই ছিল সর্বশেষ যখন ভাইয়ের সঙ্গে তার কথা হয়। \n\nইউটিউব আর ইন্টারনেটে সমকামী যুগলদের সম্পর্কে, তাদের প্রতিদিনকার জীবন সম্পর্কে দেখতে লাগলেন নিয়া। সমকাম নিয়ে তৈরি হওয়া চ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"খানে লেসবিয়ানদের জন্য এমন কোন জায়গা নেই যে আপনি গুগলে খোঁজ করে সেখানে চলে গেলেন,'' তিনি বলছেন। \n\nলেইলা বলছেন, ''এটা সত্যিই ব্যাখ্যা করা কঠিন যে, আফ্রিকায় সমকামী লোকজন কিভাবে একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হয়। এটা এমন কিছু যা প্রকাশ্যে বলা হয় না। হয়তো তার আচরণ, শরীরের ভাষা, চোখের দৃষ্টি দেখে একে অপরকে চিনে নিতে হয়।'' \n\nলেইলা, নিয়া এবং নেলা পরবর্তীতে একটি ক্ষুদ্র সম্প্রদায়ে পরিণত হন। \n\nতারা বলছেন, বুরুন্ডিতে তাদের মতো অসংখ্য লোকজন আছে, যারা গোপনে একে অপরের সঙ্গে দেখা করেন। \n\nকালো দিক\n\n২০০৯ সালে বুরুন্ডির সরকার একটি আইন জারি করে, যেখানে সমকামিতাকে অপরাধ হিসাবে বর্ণনা করা হয়। \n\nএ অপরাধে দণ্ডিত হলে দুই বছরের কারাদণ্ড এবং এক লাখ ফ্রাঁ পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। \n\nফলে বুরুন্ডিতে সমকামীদের মধ্যেও লেসবিয়ানদের বিষয়ে আরো কম জানা যায়। \n\nহিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০০৯ সালে এলজিবিটি কম্যুনিটির ওপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল, যেখানে মাত্র একজন লেসবিয়ানের সাক্ষাৎকার নেয়া সম্ভব হয়। তবে বিবিসি বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলতে পেরেছে। \n\n''আমাদের দলটি অনেক শক্তিশালী এবং সক্রিয়,'' বলছেন নিয়া।\n\nতারা আশা করছেন, এটি তাদের আলাপ আলোচনার একটি সূচনা মাত্র। \n\nকক্সবাজারে এঞ্জেলিনা জোলি"} {"inputs":"...শে সামরিক হস্তক্ষেপ এবং করোনাভাইরাস মোকাবেলার সমালোচনা করায়, অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। \n\nগত এক দশকে তুরস্কের মূলধারার সংবাদ মাধ্যমের অধিকাংশই সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। ফলে সমালোচকদের মন্তব্য করার এবং নিরপেক্ষ সংবাদ তুলে ধরার জন্য জায়গা করে দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো। \n\nতুরস্কে ভিন্নমত প্রকাশের একমাত্র জায়গা ইন্টারনেট এবং এ সপ্তাহে টু্‌ইটারে ট্রেন্ড করছে #SansurYasasinaDurDe (হ্যাশট্যাগসেন্সরশিপআইনবন্ধহোক)\n\nকিন্তু ফ্রিডম অফ এক্সপ্রেশন অ্যাসোসিয়েশনের এক প্রতিবেদন বলছে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"হূর্তে বড়ধরনের বিতণ্ডা চলছে। \n\nকিছু কিছু মানবাধিকার সংগঠন তুরস্কের নতুন আইন নিয়ে উদ্বিগ্ন এই কারণে যে এটা অন্য অনেক দেশকে একইধরনের আইন তৈরিতে উৎসাহিত করবে। \n\nমানবাধিকার সংস্থা হিউমান রাইটস ওয়াচ বলছে তুরস্কের এই নতুন আইন \"অনলাইন সেন্সরশিপের এক নতুন অন্ধকার জগতের\" সূচনা করেছে।"} {"inputs":"...শেখ জারায় যে জমির ওপর ঐ চারটি ফিলিস্তিনি পরিবার গত প্রায় ৭০ বছর ধরে বসবাস করছেন - হঠাৎ তার মালিকানা দাবি করে কয়েকজন কট্টরপন্থী ইহুদি। জেরুসালেম নগর কর্তৃপক্ষ এবং শহরের একটি নিম্ন আদালত সেই দাবি মেনেও নেয়। \n\nফিলিস্তিনিদের ক্ষোভের সূচনা সেখান থেকেই। \n\nবহুদিন ধরেই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সন্দেহ দানা বেঁধেছে যে ইসারায়েলি দক্ষিণপন্থীরা জেরুসালেম থেকে ছলেবলে তাদের উৎখাত করতে বদ্ধপরিকর, এবং শেখ জারাহ থেকে ঐ চারটি পরিবারকে বাড়িছাড়া করার সিদ্ধান্ত সেই ছকেরই অংশ।\n\nশেখ জারাহ এবং জেরুসালেমের পুরনো এলাকা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"যে অর্থনৈতিক চাপে পড়েছেন সেটিও বহু মানুষের মধ্যে ক্ষোভ এবং হতাশা তৈরি করেছে যেটি, তার মতে, সংঘাতের ঝুঁকি বাড়িয়েছে।\n\nইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিও এই সংঘাতর পেছনে কাজ করছে বলে মনে করেন মি. মিশ্র। \n\nদক্ষিণ গাযা উপত্যাকা রাফা এলাকায় ইসরায়েলি বিমান হামলা চালায়\n\nগত দুই বছর ধরে ইসরায়েলে একের পর এক নির্বাচনে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছেনা। গত নির্বাচনের পরও বিনইয়ামিন নেতানিয়াহু শরীক জোগাড় করে সরকার গঠন করতে ব্যর্থ হলে প্রেসিডেন্ট বিরোধী ইয়েস আডিট দলের নেতা ইয়ার লাপিডকে সরকার গঠনের সুযোগ দেন।\n\nহরিন্দর মিশ্র বলেন, “সরকার গড়তে হলে আরব দলগুলোর সমর্থন দরকার মি. লাপিডের। সেই চেষ্টা তিনি করছিলেন। এখন জেরুসালেমের ঘটনাপ্রবাহ, ফিলিস্তিনি পরিবার উচ্ছেদের ঘটনায় আরব দলগুলো তো আর কথা বলতে চাইছে না। সোমবারের পর মি. লাপিড এবং তার বর্তমান শরিকদেরও এখন সরকার ও সেনাবাহিনীকে সমর্থন দেওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকবে না“ \n\nফলে, জোট সরকারের গঠনে মি. লাপিডের চেষ্টা ঝুঁকিতে পড়ে গেছে। সুতরাং, হরিন্দর মিশ্র মনে করেন, চলতি এই সংঘাতের রাজনৈতিক ফায়দা এখন নিশ্চিতভাবেই পাবেন মি নেতানিয়াহু। \n\nএখন পরিস্থিতির চাপে মি. লাপিড যদি জোট গঠনে ব্যর্থ হন, তাহলে ইসরায়েলে আরেক দফা নির্বাচনের সম্ভাবনা তৈরি হবে। এবং ফিলিস্তিনিদের সাথে চলতি এই বিরোধ হয়তো সেই নির্বাচনে মি নেতানিয়াহুকে সাহায্য করতে পারে।\n\nবিবিসি বাংলায় আরো খবর:"} {"inputs":"...সদস্য রণজিৎ সিং খুন হয়ে যান। পরিচালন সমিতির সদস্যরা সন্দেহ করতেন যে মিঃ সিংই তাঁর বোনকে দিয়ে ওই বেনামী চিঠি লিখিয়েছিলেন। তাঁর বোন ওই আশ্রমের এক সাধিকা ছিলেন।\n\nওই চিঠির ভিত্তিতেই হাইকোর্ট সিবিআই কে তদন্তের নির্দেশ দেয়।\n\nসাংবাদিক হত্যা\n\n২০০২ সালে সিরসা থেকে প্রকাশিত সান্ধ্য দৈনিক 'পুরা সচ' (সম্পূর্ণ সত্য) - এর সম্পাদক রামচন্দ্র ছত্রপতিকে তাঁর বাড়ির সামনেই গুলি করা হয়। অভিযোগের আঙ্গুল সেই ডেরার দিকেই ওঠে।\n\nসাংবাদিকরা বিভিন্ন জায়গায় ধর্না-প্রদর্শন করতে থাকেন। একমাস পরে, দিল্লির একটি হাসপাতা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ঘটনায় সি বি আই তদন্ত দাবী করেন। \n\nডেরা প্রধান রাম রহিমই ওই গুমখুনের আদেশ দিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ করা হয়।\n\nআদালত সি বি আই তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার পরে ডেরা সমর্থকরা পাঞ্জাব, হরিয়ানা আর রাজস্থানে ব্যাপক হাঙ্গামা চালায়, প্রচুর সরকারী সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়, বহু বাসে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। তবে সি বি আই ওই ঘটনায় কোনও প্রমাণ যোগাড় করতে পারে নি।\n\nডেরার সাধুদের নপুংসক করে দেওয়ার অভিযোগ\n\nহংসরাজ চৌহান নামের এক ব্যক্তি ২০১২ সালে হাইকোর্টে মামলা করেন এই অভিযোগে যে ডেরা প্রধান রাম রহিমের নির্দেশে আশ্রমের ৪০০ সাধুকে নপুংসক করে দেওয়া হয়েছে। সাংবাদিক ছত্রপতি হত্যায় অভিযুক্ত দুই ব্যক্তিও ডেরার নপুংসক সাধু ছিলেন বলেও সেই মামলায় জানানো হয়। তারা তখন জেলে বন্দী ছিল। \n\nতাদের জেরা করে জানা যায় যে সত্যিই ওই দুই সাধুকে নপুংসক করে দেওয়া হয়েছিল। তবে তারা এটাও বলে যে তারা স্বেচ্ছায় নপুংসক হয়েছে। \n\nএই মামলাটি এখনও বিচারাধীন, তবে রাম রহিম সিং অভিযোগটি সরাসরি অস্বীকার করেছেন। \n\n'এই কথা শতভাগ মিথ্যা। আমি কাওকে এসব করতে বলিনি', টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন।"} {"inputs":"...সমিতির সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান কাছে। তিনি বলছেন, \"আমাদের মার্কেট অনেক পুরনো। নেভানোর জন্য যে ব্যবস্থা নাই সেটা সত্যি। তবে ফায়ার ডিপার্টমেন্ট আমাদের সাথে কথাবার্তা বলার পর আমরা এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করে নিরাপত্তা বিধানে সক্ষম হয়েছি। এর আগে যে দুএকবার দুর্ঘটনা হয়েছিলো তার পর থেকে আমরা নিজস্ব বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছি।\"\n\nকিন্তু প্রতিটা দোকানে একটি করে এই যন্ত্র রাখার নিয়ম বা দোকানিদের প্রশিক্ষণ বা ফায়ার ড্রিলের ব্যাপারে কি করা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের সাথে তারা কর্মসূ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"়গা দীর্ঘদিনের জন্য পজেশন নিয়েছেন। ভবনের মালিক রাজি হলেও অনেক সময় রাজি হচ্ছেন না দোকান মালিকেরা। (এই রিপোর্টের প্রথম প্রকাশনায় রাজউক চেয়ারম্যানের নাম ভুল লেখা হয়েছিল, সেজন্য আমরা দু:খিত।)\n\nতিনি বলছেন, \"তারা সবাই চায় আমাদের সবাইকে পুনর্বাসিত করুক। তাদেরও তো এক জায়গায় বসতে হবে। পুনর্বাসন মানেই হল টাকা। তবে সিটি কর্পোরেশন আর আমরা একসাথে যোগাযোগ রেখে এনিয়ে কাজ করছি।\" \n\nকিন্তু ঢাকার গাউসিয়া, চাঁদনিচকের মতো পুরনো জনপ্রিয় মার্কেট গুলোকে মজবুতিকরণ করে টিকিয়ে রাখা কতটা সম্ভব?\n\nজিজ্ঞেস করেছিলাম বাংলাদেশে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মেহেদী আনসারীর কাছে।\n\nতিনি বলছেন, \"রেট্রোফিটিং হল যেমন ধরুন মূল কলাম আছে দশ ইঞ্চি। আর ভবন আছে ছয় তলা। আমরা তখন মডেল করে দেখি কলাম কত ইঞ্চি করলে ভবনটা ওজন সহ্য করতে পারবে। যা পর্যাপ্ত মনে হয় তখন সেই অনুযায়ী বাইরের আবরণে রড কংক্রিট দিয়ে মোটা করে দেই। এটা শুধু কলাম নয়, বিম ও মাটির ভিত্তির ক্ষেত্রেও করা যায়।\n\nতিনি আরো বলছেন, \"ঢাকায় গাউসিয়াতে এই কাজ ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে। আপনার টেরও পাননি। আমরা রেট্রোফিটিং করে ঢাকার অনেক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি ভবনকে তার পুরনো শক্তিতে ফিরিয়ে নিয়ে গেছি।\"\n\nওদিকে ঢাকার মার্কেটগুলোতে উঁচু ভলিউমে গান, কেনা কাটা আর তার এক ফাকে খাওয়া দাওয়াও যেন আগের থেকে আরও অনেক বেশি জমে উঠেছে। \n\nএমন পরিবেশে হঠাৎ করে কোন দুর্ঘটনার কথা হয়ত ক্রেতাদের মনেও পড়ে না। \n\nকিন্তু বেশ কিছু শপিং মল ও মার্কেট ভবন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়াটা যে খুব জরুরি তা খালি চোখে দেখেই বোঝা যায়।"} {"inputs":"...সরকার বলেন, \"যদি এ ধরণের কোন ক্লু থাকে তাহলে প্রযুক্তির সহযোগিতায় সহজেই সেটা খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু হঠাৎ কোন স্থান থেকে বাইক গায়েব হয়ে গেলে সেগুলো বের করা খুবই কঠিন কেননা ওই চুরির ঘটনার কোন ক্লু, ভিডিও ফুটেজ বা প্রত্যক্ষদর্শী থাকে না।\"\n\nঢাকায় অ্যাপভিত্তিক বাইক পরিসেবার চাহিদা অনেক বেড়েছে।\n\n\"এ অবস্থায় পুলিশকে নির্ভর করতে হয়, ম্যানুয়েল পদ্ধতির ওপর, যেখানে ওয়্যারলেসের মাধ্যমে প্রতিটি থানায় বাইকের যাবতীয় তথ্য জানিয়ে দেয়া হয় এবং সোর্সকে জানানো হয়।\"\n\n\"এখন এসব সোর্স কখনও কাজে আসে কখনও... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ন আইন সবার জন্য সমান হবে। এমন সুন্দর বাংলাদেশের স্বপ্নই দেখি।\"\n\nনিজের চুরি যাওয়া স্কুটি উদ্ধারের পর হাস্যজ্জ্বল শাহানাজ আক্তার।"} {"inputs":"...হিসাবে অনুমোদন নিতে হয়। \n\nএভাবে অনেক মসজিদ গড়ে উঠেছে। \n\nসারাদেশে ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং স্থানীয়ভাবে গড়ে ওঠা তিন লাখের বেশি মসজিদ রয়েছে। \n\nইসলামিক ফাউণ্ডেশনের অধীনে রয়েছে বায়তুল মোকাররম মসজিদসহ দেশে মাত্র চারটি মসজিদ । \n\nইসলামিক ফাউণ্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ বলেছেন, যেসব প্রশ্ন এখন উঠছে, সেগুলো মনিটরিংয়ের উদ্যোগ এখন তারা নিচ্ছেন।\n\n\"বর্তমান ঘটনার পরে ধর্ম মন্ত্রণালয় একটা উদ্যোগ নিচ্ছে যে এই মনিটরিংয়ের ব্যাপারে একটা নীতিমালা খসড়া পর্যায়ে ছিল। সেটাকে আরও হালনাগাদ করে দ্রুত চুড়ান... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র একটা বিষয় কাজ করে। এই কাজগুলো অবশ্যই নিন্দনীয়।\"\n\n\"তবে নারায়ণগঞ্জের ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে যাতে করে আবার হয়রানিমূলক কোন কার্যক্রম শুরু না হয়ে যায়,এ বিষয়টাও আমাদের চিন্তায় বা আমলে আনা দরকার।''\n\nকর্মকর্তারা অবশ্য বলেছেন, তাদের উদ্যোগ বা পদক্ষেপ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কোন হয়রানির ঘটনা যাতে না ঘটে, সে ব্যাপারে তারা সজাগ থাকবেন।\n\nনারায়ণগঞ্জে মসজিদে গত শুক্রবার রাতে বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হয়ে এ পর্যন্ত ২৭জনের মৃত্যু হয়েছে। \n\nবিবিসি বাংলার আরো খবর:\n\nপেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির জন্য ভারতের বাজারকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা\n\nমেজর সিনহা হত্যার তদন্ত রিপোর্ট জমা, ১৩ দফা সুপারিশ পেশ\n\nঅগ্নিদগ্ধ হলে সাথে সাথে যে পাঁচটি কাজ করা জরুরি\n\nএসি দুর্ঘটনা এড়াতে যেসব তথ্য জেনে রাখতে পারেন"} {"inputs":"...় ঐ এক্স ক্রোমোজোমের সংখ্যা দ্বিগুন ফলে সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধে নারীর দেহ পুরুষের তুলনায় শক্তিধর।\n\nকোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশনের যে ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে বাংলাদেশে\n\nনিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে \n\nনতুন করোনাভাইরাস কত দ্রুত ছড়ায়? কতটা উদ্বেগের?\n\nকরোনাভাইরাস ঠেকাতে যে সাতটি বিষয় মনে রাখবেন \n\nটাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি?\n\nবিশ্ব মহামারি শেষ হতে কতদিন লাগবে?\n\nকোথায় কতোক্ষণ বেঁচে থাকে কোভিড-১৯ এর জীবাণু, নির্মূলের উপায়\n\nকরোনাভাইরাস নিয়ে আপনার যা জানা প্রয়োজন\n\nডাক্তা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রতম্যের বিষয়টি এর চিকিৎসা এবং ভ্যাকসিন গবেষণায় বিবেচনায় নিতে হবে। “বিষয়টি অগ্রাহ্য করা হলে, ফল ভালো হবেনা।“"} {"inputs":"...় পরিচালক জোসেফ ম্যাগুইয়ারকে জানান গোয়েন্দা সংস্থাটির মহাপরিদর্শক। \n\nস্পিকার ন্যান্সি পেলোসি ডেমোক্র্যাটদের অভিশংসন তদন্তের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।\n\nবিষয়টি খুব জরুরী বলে তার কাছে উল্লেখ করেন তিনি। \n\nদেশটির আইন অনুযায়ী কোন \"হুইসেলব্লোয়ার\" বা তথ্য ফাঁসকারীর কাছ থেকে পাওয়া তথ্য সাত দিনের মধ্যে কংগ্রেসের ইন্টেলিজেন্স কমিটির কাছে দিতে হবে। কিন্তু সেটি করা হয়নি। \n\nবরং মি. ম্যাগুইয়ার একজন আইনজীবীর সাথে কথা বলেন।\n\nনিউ ইয়র্কের টাইমস-এর ভাষ্যমতে ওই আইনজীবী বিষয়টি ততটা \"গুরুতর\" নয় বলে উল্লেখ করেছিলেন। ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্কিন প্রতিনিধি পরিষদে ভোটের জন্য যাবে। \n\nসেখানে ডেমোক্র্যাটরা সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই সেটি সেখানে ভোটে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যের সাথেই পাশ করার সম্ভাবনা। \n\nকিন্তু এর পরের ধাপ হল বিষয়টি সিনেটে যাবে যেখানে ভোটে দুই তৃতীয়াংশের সংখ্যাগরিষ্ঠতা দরকার। \n\nতবে সিনেটে রিপাবলিকানরাই অনেক বেশি প্রভাবশালী। \n\nরিপাবলিকানরা সিনেটে তাদের প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ভোট দেবেন এমন কোন ইঙ্গিত এখনো দেখা যাচ্ছে না। \n\nমার্কিন সংবিধানে অভিশংসন যোগ্য অপরাধ হল \"দেশদ্রোহিতা, ঘুষ আদান প্রদান এবং কোন ধরনের শক্তিশালী অপরাধ।\" \n\nসব মিলিয়ে ২০১৬ সালের নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপ ও ট্রাম্পের সাথে তাদের আঁতাত নিয়ে নাটক হয়েছিলো তার পুনরাবৃত্তি সম্ভবত আবারো হতে যাচ্ছে সামনের নির্বাচনকে ঘিরে। \n\nতবে সেসময় মি. ট্রাম্প একজন সাধারণ নাগরিক ছিলেন। আর এবার তিনি একজন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট।\n\nযুক্তরাষ্ট্রে সর্বশেষ অভিশংসন হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন।\n\nমার্কিন রাজনীতিবিদদের বক্তব্য\n\nকংগ্রেসে ডেমোক্র্যাটরা বলেছেন, তথ্য ফাঁসকারী যে অভিযোগ এনেছে তা খুব গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে প্রেসিডেন্ট বিদেশী নেতাদের সাথে কিভাবে কাজ কারবার করেন। \n\nডেমোক্র্যাটরা বলছেন, ইউক্রেনকে তদন্তে চাপ দিয়ে হান্টার বাইডেন সম্পর্কে নোংরা তথ্য বের করে প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের বিরুদ্ধে সেটি ট্রাম্প ব্যবহার করতে চেয়েছেন। \n\nরিপাবলিকানরা এই বিষয়ে তেমন কিছু বলছেন না। \n\nতবে একজন রিপাবলিকান, সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী সিনেটর মিট রমনি বলছেন, \"সঠিক তথ্য বের হয়ে আসা খুব জরুরী।\""} {"inputs":"...়েও দেখছেন না?\n\nতিনি জবাব দিলেন, থার্মাল স্ক্যানার তো আছে। \n\nকিন্তু সেটাও তো কেউ দেখছেন না? \n\nতিনি আর কোন জবাব দিলেন না। \n\nচীন থেকে ফেরত আসা অনেক বাংলাদেশিদের বিশেষ নজরে রেখেছে সরকার (ফাইল ফটো)\n\nআফরোজা নীলা\n\nব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট, বিবিসি বাংলা\n\nদিল্লি থেকে শাহজালাল বিমানবন্দরে যখন পৌঁছলাম তখন ঘড়ির কাঁটা ৩টা ছুঁইছুঁই করছে। আসার আগে থেকেই ভাবছিলাম বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্যান করা হচ্ছে নিশ্চয়ই বিমানবন্দরে কিছুটা সময় লাগবে। করোনাভাইরাস নিয়ে এতউদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে দেশের বিমানবন্দরে থার্মাল... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তিনি বলছেন, একজন চিকিৎসক সবসময়েই এই মনিটরের দিকে লক্ষ্য রাখেন। সেটা হয়তো বাইরে থেকে বোঝা না যেতে পারে। কিন্তু সবসময়েই সেখানে নজরদারি করা হচ্ছে। এভাবেই ২৬জনের জ্বর শনাক্ত হয়েছে বলে তিনি জানান। \n\nঢাকা শাহজালাল বিমানবন্দরের থার্মাল স্ক্যানার\n\n''নভেল করোনাভাইরাসের লক্ষণ পুরোপুরি দেখা যেতে কিছুদিন সময় লাগে। ফলে আক্রান্ত কোন যাত্রী হয়তো বিমানবন্দর থেকে পার হয়ে যেতে পারেন, যার লক্ষণ এখনো দেখা যায়নি বা জ্বর বা কাশি হয়নি। একারণেই সবার তথ্য ফরমে নিয়ে রেখে দেয়া হচ্ছে এবং সেগুলো আইইডিসিআরে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে।''\n\n''ফলে পরবর্তীতে কারো সমস্যা হলে যেন তাদের সনাক্ত করা যায়। আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, লক্ষণ বুঝলে যেন তারা নিজে থেকেই চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।'' বলছেন মি. সাজ্জাদ। \n\nশাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়েছে, ২১শে জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ১ লাখ ৬৬ হাজার ৫৬জন। রবিবার সকাল আটটা থেকে সোমবার সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয়েছে ৫২৭৩জনকে। \n\nএখন পর্যন্ত ২৬জনের জ্বর সনাক্ত করা হয়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে। তাদের মধ্যে চারজনকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।"} {"inputs":"...াজ্যে ভোট গ্রহণ হবে?\n\nবৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে যেসব রাজ্যের পোলিং স্টেশনগুলো ভোট গ্রহণের জন্য উন্মুক্ত হবে সেগুলো হলো: অন্ধ্র প্রদেশ, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, বিহার, ছত্তিশগড়, জম্মু ও কাশ্মীর, মহারাষ্ট্র, মনিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, ওড়িশা, সিকিম, তেলেঙ্গানা, ত্রিপুরা, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং লক্ষদ্বীপ। \n\nএর মধ্যে কিছু কিছু রাজ্যে, যেমন অন্ধ্র প্রদেশ এবং নাগাল্যান্ডে, একদিনে ভোট গ্রহণ শেষ হয়ে গেলেও উত্তর প্রদেশের মত অনেক রাজ্যে কয়েকটি ধা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র্বাচনি প্রচারণায় জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি অন্যতম প্রধান ইস্যু হিসেবে উঠে এসেছে।"} {"inputs":"...াতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান সোহেল মাহমুদ বলেন মিথানল শরীরে প্রবেশ করলে ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হতে পারে, স্নায়ুতন্ত্রও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে - এই দুই কারণেই মানুষের মৃত্যু হতে পারে। \n\n\"মিথানল গ্রহণ করার পর যত সময় যায়, ততই তা শরীরের সাথে মিশে যেতে থাকে এবং শরীরের তত বেশি ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়তে থাকে\", বলেন মি. মাহমুদ। \n\nশরীরে মিথানল প্রবেশ করলে বিষক্রিয়ার কারণে কোষে অক্সিজেন সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়। শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং কিডনি সেই অতিরিক্ত অ্যাসিড বের করে দিতে ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"র পক্ষে আসল ও নকল মদের মধ্যে পার্থক্য করা সব সময় সম্ভব হয় না। \n\nঢাকার কয়েকটি পানশালায় কাজ করা কয়েকজনের কথা বলে জানা যায়, মদের ভেজাল নির্ণয় করার নির্দিষ্ট কোনো পদ্ধতি না থাকলেও একটি সহজ উপায়ে মদে ভেজালের উপস্থিতি নির্ণয় করা যেতে পারে। \n\nনাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পানশালার কর্মচারী বলেন, \"মদ পরীক্ষা করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি একটু মদ নিয়ে তাতে আগুন জ্বালিয়ে পরীক্ষা করা।\"\n\n\"মিথানল মিশিয়ে ভেজাল মদ তৈরি করতে হলে তাতে সামান্য পরিমাণ হলেও পানি দিতেই হবে। \n\nআর এক ফোঁটা পানি থাকলেও ঐ মদে আগুন জ্বলবে না। কাজেই মদে যদি আগুন জলে, তাহলে ধরে নিতে পারেন যে সেটিতে ভেজাল থাকার সুযোগ নেই।\"\n\nবিবিসি বাংলার পাতায় আরো পড়ুন:\n\nমিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান ঠিক এখন কেন ঘটলো, পরে কী হতে পারে?\n\nঅভ্যুত্থানের পর মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে সর্বশেষ যা জানা যাচ্ছে\n\nমিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখল, প্রেসিডেন্ট এবং সু চি গ্রেফতার"} {"inputs":"...াত্রীদের নিরাপত্তা: কী করা দরকার?\n\nরোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা করার সুযোগ কতটা? \n\nকাশ্মীর: স্কুল খুলেছে কিন্তু শিক্ষার্থীরা কোথায়?\n\nযেসব স্কুলের এতদিন কোন নির্ধারিত পোশাক ছিল না তাদেরকেও এই প্রকল্পের আওতায় নতুন স্কুল ড্রেসের জন্য টাকা দেয়া হবে।\n\nমূলত স্কুলের প্রতিটি শিক্ষার্থীর মধ্যে সমতা আনতে এবং বৈষম্য দূর করতে সেইসঙ্গে স্কুলের প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়াতেই সরকার এই উদ্যোগ হাতে নেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।\n\n\"আমরা চাই শিশুরা যাতে আনন্দের সাথে স্কুলে লেখাপড়া করতে আসে। একটা নতুন ড্রে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"পক্ষ যেন সরকারি এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে না পারে সে ব্যাপারে আগেভাগেই ব্যবস্থা নেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।\n\n\"যখন সরকার টাকা দেবে, বলে দেবে যে স্কুলে ইউনিফর্ম পরে আসতে হবে তখন দেখা যাবে স্কুল ড্রেসের ব্যবসা, টেইলারিং ব্যবসা গড়ে উঠছে। যারা এই প্রকল্পের নামে ফায়দা লুটতে চাইবে। এটা নজরে রাখা দরকার।\"- বলেন মিসেস চৌধুরী।\n\nতবে প্রাথমিক স্কুলে এই ইউনিফর্মের টাকা বরাদ্দের চাইতে দুপুরের জন্য গরম খাবারের ব্যবস্থা করা বেশি প্রয়োজন বলে তিনি উল্লেখ করেন।"} {"inputs":"...ানে একজন লেখককে কারাগারের অন্ধ প্রকোষ্ঠে নির্যাতন করে, বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হয়। এটি একটি রাষ্ট্রীয় খুন, এই দায় সরকারকে নিতে হবে। এই আইনের আওতায় যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের সবার মুক্তি দিতে হবে অনতিবিলম্বে।\"\n\nডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিলের দাবিতে স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা।\n\nআবার বিক্ষোভে অংশ নিতে এসে মারজিয়া প্রভা জানান, যারা এই ঘটনার বিচার করবে তারাই শোষক রূপে আবির্ভূত হয়েছে। এ কারণে তিনি সরকার পতনের দাবি জানান।\n\n'কারাগারের কক্ষেই সংজ্ঞা হারান মুশতাক'\n\nকাশিমপুর কারাগার... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"াশিমপুর কারাগারে বন্দী ছিলেন। \n\nতবে তার মৃত্যুর কারণ যাই হোক, সেটা তদন্ত করা হবে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।\n\nস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, \"সব মৃত্যুরই তদন্ত হয়, সেটা কারাগারে হোক বা দুর্ঘটনায় হোক। এজন্য আমরা ময়নাতদন্ত করে থাকি। ওই রিপোর্ট দেখেই বলতে পারবো কেন তার মৃত্যু হয়েছে। প্রয়োজনে আমরা তদন্ত কমিটি করবো।\"\n\nএদিকে মুশতাক আহমেদের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ২৩শে ফেব্রুয়ারি সিএমএম আদালতে হাজিরা দিতে আসা সুস্থ মানুষটি ২৫ তারিখ মারা যাবে তা অবিশ্বাস্য। \n\nতিনি নিরপেক্ষ কমিটির মাধ্যমে এর স্বাধীন তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। \n\nএকই মামলায় গ্রেফতার কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোরের ওপর নির্মম নির্যাতন করা হচ্ছে বলেও তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে উল্লেখ করেন।\n\nবিবিসি বাংলায় আরো খবর:\n\nখাসোগজি হত্যা রিপোর্ট প্রকাশের আগে সৌদি বাদশাহকে বাইডেনের ফোন\n\nব্রিটেনে ফিরতে পারবেন না শামীমা বেগম\n\nকারাগারেই মৃত্যু লেখক মুশতাক আহমেদের\n\n৭ই মার্চের কর্মসূচি 'আওয়ামী লীগের দৃষ্টিকোণ থেকে না': বিএনপি\n\nবাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গের নতুন ট্রেনে ভারতীয়দের কী লাভ"} {"inputs":"...াবা তার ছেলেশিশুর ধর্ষণের ঘটনায় থানায় যে মামলাটি করেছিলেন সে মামলাটি দায়ের হয়েছিলো দণ্ডবিধির-৩৭৭ ধারায়।\n\nঅথচ মামলাটি হওয়ার কথা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে।\n\nকারণ ৩৭৭ ধারায় শিশুর উপর যৌন নির্যাতনের বিষয়ে কোন বক্তব্য নেই। ধারাটি মূলত: প্রাকৃতিক নিয়মের বাইরে স্বেচ্ছায় যৌন সঙ্গম বা সমকামিতার অপরাধ বিষয়ে।\n\nআরো পড়ুন:\n\nবিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া যেসব সমস্যার কারণ\n\nএশিয়ার সমরখাতে কি মার্কিন একাধিপত্য শেষ?\n\nদণ্ডবিধি'র ৩৭৭ ধারা।\n\nগত কয়েকমাসে এরকম আরো দুটি ছেলেশিশু ধর্ষণের ঘটনায় কুমি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তেও ছেলেশিশুর বিষয়টি উল্লেখ করা যেতে পারে। তাহলে ধর্ষণ মানেই যে সেটা নারী কিংবা মেয়ে শিশু ধর্ষণ, সে ধারণার অবলুপ্তি ঘটবে।\"\n\nএই প্রতিবেদনের ভিডিও দেখুন এখানে:"} {"inputs":"...ামলার সংখ্যাও বাড়িয়ে দিয়েছে।\n\nদা আর্মড কনফ্লিক্ট লোকেশন অ্যান্ড ইভেন্ট ডেটার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে আল-কায়েদা তার সহযোগী সংগঠনগুলোর মাধ্যমে বিশ্বের নানা দেশে মোট ৩১৬টি হামলা পরিচালনা করেছিল।\n\nআল-কায়েদার শাখা\n\nআল-কায়েদা ইন দ্যা ইসলামিক মাগরেব (একিউআইএম) প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। আলজেরিয়া-ভিত্তিক একটি জঙ্গি দল এটা চালু করে। আলজেরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী এই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করলে এটি সাহেল এবং পশ্চিম আফ্রিকার দিকে সরে যায়।\n\nআল-কায়েদা ইন দ্যা অ্যারাবিক পেনিনসুলা (একিউএপি) প্রতিষ্... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্তাভাবনা করছে।\"\n\n\"তারা এখন বেশি নির্ভর করছে এমন এক নেতার ওপর যিনি কৌশলে দক্ষ। আল-কায়েদার নেতার পদে তার বাবার উত্তরসূরি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে এটা হামজাকে বেশ সাহায্য করছে।\""} {"inputs":"...াম্বা, গত ২০ বছরে তিনি দুশ' বারেরও বেশি স্বেচ্ছায় বিষধর এসব সাপের কামড় খেয়েছেন। \n\nএছাড়া, ৭০০ বার বিভিন্ন সাপের বিষ শরীরে ইনজেক্ট করেছেন। \n\nসাপে কামড়ালে শরীরে কত বিষ ঢুকবে তার পরিমাণ একেক সময় একেক রকম। কখনো কখনো সাপ কামড়ালেও বিষ ছাড়েনা। কী পরিমাণ বিষে কেমন প্রতিক্রিয়া তা বুঝতে ইনজেকশন করে শরীরে বিষ প্রয়োগের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।\n\n\"আপনার শরীর যদি ব্ল্যাক মাম্বার মত সাপের বিষ-প্রতিরোধী না হয়, তাহলে এটা আপনার স্নায়ুতন্ত্রকে আঘাত করবে। আপনি শ্বাস নিতে পারবেন না, আপনার চোখ বন্ধ হয়ে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"িনি পরীক্ষা শুরু করেন মাকড়সা এবং বিছা দিয়ে। তারপর ধীরে ধীরে কেউটে সাপ এবং ব্ল্যাক মাম্বা সাপ নিয়ে কাজ শুরু করেন। \n\nতার শরীরে এখন অনেক ক্ষত। কয়েকবার মৃত্যুর দুয়ারে পৌঁছেছিলেন। \n\n\"প্রায় ১২ বার আমাকে কঠিন সঙ্কটে পড়তে হয়েছে। প্রথম বছরে দুটো কেউটের কামড়ে আমাকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল। অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে আপনাকে শিখতে হবে। কোনো ডাক্তার বা বিশ্ববিদ্যালয় এটা আপনাকে শেখাতে পারবে না।\"\n\nঅ্যান্টি-ভেনমের দাম অনেক, এবং অনেক সময় এর ভয়ঙ্কর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে।\n\nদু-বছর আগে টিম ফ্রেডির এই ইউটিউব ভিডিও নজর কাড়ে প্রখ্যাত রোগতত্ববিদ জেকব গ্ল্যানভিলের। \n\nমি. গ্ল্যানভিল ওষুধ নির্মাতা ফাইজারের প্রিন্সিপ্যাল বিজ্ঞানী ছিলেন। চাকরি ছেড়ে নিজেই অ্যান্টি-ভেনম তৈরির জন্য কোম্পানি খুলেছেন।\n\nতিনি বলেন, \"টিম যা করছে তা অসামান্য। কিন্তু এটা বিপজ্জনক। এটা করার জন্য আমি অন্য কাউকে পরামর্শ দেবো না।\"\n\nফ্রেডির রক্তের নমুনা ব্যবহার করে নতুন একটি অ্যান্টি-ভেনম তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেছে মি. গ্ল্যানভিলের কোম্পানি।"} {"inputs":"...ায়নি ইনস্টাগ্রাম কর্তৃপক্ষ। \n\nইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব সাইবার সিকিউরিটি ল'য়ের চেয়ারম্যান পাওয়ান দুগ্গাল মন্তব্য করেছেন যে সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিষ্ঠানটি এই ঘটনার দায়বদ্ধতা এড়াতে পারে না। \n\n\"ইনস্টাগ্রাম বলতে পারে না যে তারা এ সম্পর্কে জানতো না। তাদের নিজের থেকে এই ধরণের কন্টেন্ট সরিয়ে নিতে হবে। তারা না পারলে তখন পুলিশের শরণাপন্ন হওয়া যায়।\"\n\nতিনি মনে করেন সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্কগুলোর মত মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি ভারতের মনোভাব 'অতিরিক্ত নরম' হওয়ায় এমন সমস্যা দেখা দিচ্ছে। \n\nকরোন... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"য়াদি কাউন্সেলিং, যেন তারা ধীরে ধীরে বুঝতে পারে যে তারা ভুল করছিল।\"\n\n\"তাদের প্রতি বিদ্বেষ ছড়ালে তারা আরো প্রতিবাদী ও ক্ষু্দ্ধ হয়ে উঠবে, আর সমস্যার সমাধানও হবে না। আমরা চাই এই ছেলেরা যেন শোধরায় এবং সুস্থ, সুন্দর নাগরিক হয়ে বেড়ে ওঠে,\" বলেন রোমা কুমার।"} {"inputs":"...ার নিশ্চয়ই দক্ষতার অভাব আছে। যার কারণে সে এতদিন বেকার ছিল। এগুলো ম্যাটার করে। এ কারণে শিক্ষার্থীদের উচিত প্রাইভেট সেক্টরের জন্যও নিজেদের প্রস্তুত করে তোলা। যেন তার সময় নষ্ট না হয়।\" তিনি বলেন।\n\nবাংলাদেশের সরকারি কর্ম কমিশন-পিএসসি প্রতি বছর একটি বিসিএস শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিলেও এর পেছনে তিন থেকে চার বছর লেগে যাচ্ছে। \n\nএই সময়ে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা শেষে কাজে যোগ দেয়ার কথা থাকলেও এই দীর্ঘ সময় ধরেই তারা সবকিছু ছেড়ে বিসিএস এর প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন। \n\nঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"গেল ৪২তমের প্রিলিমিনারি। \n\nসামনের অগাস্ট মাসে ৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি হওয়ার কথা রয়েছে।"} {"inputs":"...ারও ঘোষণা করবে যুক্তরাষ্ট্র। \n\nআল-কায়েদার কিছু জঙ্গী এবং ওসামা বিন-লাদেনের পরিবারের কিছু সদস্য ২০০১ আফগানিস্তানে সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযানের পর ইরানে পালিয়ে যায়। তবে ইরানের কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে তারা অবৈধভাবে সীমান্ত পার হয়েছিল এবং তাদের গ্রেফতার করে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। \n\nগত বছর আল-মাসরি নিহত হবার খবর বেরুনোর পর ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জোর দিয়ে বলেছিল যে তাদের মাটিতে কোন \"আল-কায়েদার সন্ত্রাসী\" নেই। \n\nমঙ্গলবার একজন ইরানী মুখপাত্র রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ইরা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"আমেরিকান গোয়েন্দা সূত্র উদ্ধৃত করে জানানো হয়। \n\nমি. পম্পেও ঠিক এই সময় এ কথা বলছেন কেন?\n\nপররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর এই ঘোষণা ঠিক এ সময়টায় এলো কেন - তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কিছু বিশ্লেষক। \n\n২০১৫ সালে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ৬টি শক্তিধর দেশের সাথে যে চুক্তি করেছিল - ডোনাল্ড ট্রা্ম্প প্রেসিডেন্ট হবার পর তিনি সেই চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নিয়ে আসেন, এবং ইরানের ওপর আরোপ করেন আরো কঠোর কিছু নিষেধাজ্ঞা। \n\nএখন ট্রাম্পের বিদায় এবং জো বাইডেনের প্রেসিডেন্ট হবার পর তিনি হয়তো ইরানের ব্যাপরে নীতিতে পরিবর্তন আনতে পারেন। \n\nবিশ্লেষকরা বলছেন, জো বাইডেনের জন্য ইরানের সাথে আবার যোগাযোগ শুরু করা এবং ২০১৫-র চুক্তিতে আবার যোগ দেয়া যেন কঠিন হয়ে পড়ে - সে চেষ্টাই মি. পম্পেও করছেন বলে মনে হচ্ছে।"} {"inputs":"...ি তারা।\n\n\"আমাদের পরিবারে সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা আছে। আমরা সব উৎসব পালন করি। ক্রিস্টমাসেও আমরা অনেক আনন্দ করি। কারণ এই সময়টায় এখানে বন্ধ থাকে, কোনো ধর্মের উৎসবে আমাদের কোনো বাধা নেই\" বলছিলেন শাহনাজ।\n\nখ্রিস্টান ধর্মের অনুসারী কৃশ কান্দিয়াহ বলছেন তাঁর চাইল্ড কেয়ার হোমে মুসলিম শিশুদের জন্য কোরানও রাখা আছে।\n\nশিশু দত্তক ব্যবস্থা\n\nব্রিটেন সরকার বলছে, ভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে শিশু লালনপালন বা দত্তক নেয়ার সঠিক পরিসংখ্যান কর্তৃপক্ষের কাছে নেই।\n\nতবে সরকারের ধারণা প্রতি বছর প্রায় তিন হাজার মুসলিম শিশ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ের 'সংস্কৃতি ও বিশ্বাসের' প্রতি যে সমর্থন থাকা প্রয়োজন, তাদের সহযোগিতা প্রয়োজন- গত বিশ বছরে এ সংক্রান্ত ধারণা অনেক স্পষ্ট হয়েছে এবং অনেকে এটা বুঝতেও পেরেছে।\n\nঅভিভাবকদেরও প্রশিক্ষণ দেয়া হয় তারা যেন ভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতি থেকে আসা শিশুদের সম্মান করে ও সেভাবেই নিরাপদে লালনপালন করে।\n\n\"আমরা চাই কোনো শিশু যেন একটা পরিবারে সম্পূর্ণরূপে মিশে যেতে পারে। তার ধর্ম ও সংস্কৃতিও যেন ঠিক থাকে সেদিকটাও আমরা খেয়াল রাখি-কিন্তু সবসময় এটা সম্ভব হয় না\" বলেন মি: উইলিয়ামস।\n\nতিনি চান ভবিষ্যতে যেন অনেক বেশি মুসলিম পরিবার এই কাজে সম্পৃক্ত হতে পারেন।\n\nমুসলিম অভিভাবকদের নিয়ে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন রেবেকা ব্রাউন।\n\n\"একটা বইকে তার ওপরের পৃষ্ঠা নিয়ে বিবেচনা করো না। ইসলাম নিয়ে যেসব চরমন্থা খবর মিডিয়ায় আমরা দেখি, তেমনটাতো বাস্তবে নয়। খবরে ইসলাম নিয়ে সব খবরও সত্যি নয়। আর চরমপন্থার বিষয়তো আলাদা\" বলছিলেন রেবেকা।\n\nআরো পড়ুন:\n\nকলকাতায় কেন এত ‘বিপজ্জনক বাড়ি’?\n\nকর্মক্ষেত্রে অর্ধেক নারীই যৌন হয়রানির শিকার: বিবিসির জরিপ\n\nসেনা চেকপোস্টে যেভাবে আটক হলো গোয়েন্দা পুলিশ\n\nপুলিশের দুর্নীতি দমনে বাংলাদেশে কী ব্যবস্থা রয়েছে?"} {"inputs":"...ি ধর্ষণের ঘটনা ও বাংলাদেশের স্বর্ণ নীতিমালা\n\nবাংলাদেশের সরকার প্রধান শেখ হাসিনা বুধবার গণভবনে একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ''যদি কারও কোটা চাই, তাহলে এখন কোটা চাই বলে আন্দোলন করতে হবে। সেই আন্দোলন যদি ভালোভাবে করতে পারে, তখন ভেবেচিন্তে দেখা হবে কী করা যায়। এরপর যদি কেউ কোনো কোটা চায়, তাহলে তাকে আন্দোলন করতে হবে। আন্দোলন ছাড়া কোটা দেব না।''\n\nকোটা বহালের দাবিতে বুধবার রাত থেকেই ঢাকার শাহবাগে অবস্থান নিয়েছে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের স্বজনদের কয়েকটি সংগঠন। তাদের দাবি, ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"দের নিয়োগের মতো কিছু কিছু ক্ষেত্রে আইন রয়েছে। বিভিন্ন সংস্থার বিধিমালায় এ ধরণের কিছু নিয়োগের শর্ত রয়েছে। \n\nকোটা বাতিল হলেও এসব ক্ষেত্রে এই ব্যক্তিদের জন্য নিয়োগের সুবিধা থাকছে। যেমন পিএসসি ছাড়া স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে, কর্পোরেশনে বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যারা প্রথম বা দ্বিতীয় শ্রেণীর পদে নিজেরা নিয়োগ দিয়ে থাকে, তাদের বিধিমালা অনুসারে কোটার বিধান থাকলে, সেটি তারা অনুসরণ করতে পারবে। \n\nসেসব নিয়োগ এই কোটার সঙ্গে সম্পর্কিত নয় বলে বলছেন সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। \n\nসাবেক উপদেষ্টা আকবর আলি খান বলছেন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীসহ কারো কারো এখনো কোটার বিষয়ে বক্তব্য আছে। কোটার অন্যান্য বিকল্পও আছে। যদি সরকার মনে করে যে, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বা প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটার প্রয়োজন আছে, তখন সরকার যেকোনো সময় সিদ্ধান্ত নিতে পারে।"} {"inputs":"...িক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-এ-ইসলামকে অর্থায়নের অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে। \n\nস্থানীয় একটি আদালত তাকে শুরুতে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দিলেও পরে আবেদন সাপেক্ষে তা কমিয়ে ২৩ বছর করা হয়। \n\n২০১২ সালে জেল থেকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে তিনি বলেন যে পাকিস্তানি গোয়েন্দা বাহিনী তাকে অপহরণ ও নির্যাতন করেছে। \n\nএকবছর পর তার আইনজীবীদের কাছে হাতে লেখা একটি চিঠি পাঠাতে সক্ষম হন তিনি - যেখানে তিনি দাবি করেন যে তিনি বিচার বঞ্চিত হচ্ছেন। \n\nযুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে কেন অ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ারে স্থানান্তরিত করা হয় তাকে। তারপর থেকেই এমন আলোচনা তৈরি হয়েছে যে তাকে মুক্তি দেয়া হতে পারে। \n\nজল্পনা রয়েছে অভিযুক্ত আল কায়েদা সদস্য আফিয়া সিদ্দিকি, যিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে কারাভোগ করছেন, তার সাথে বন্দী বিনিময় করা হতে পারে ডা. আফ্রিদিকে। ।"} {"inputs":"...িট দুইটা পাশাপাশি ছিল বলে জানা গেছে, \"যা হওয়ার কথা নয়\" বলে মনে করছনে মি.আনসারি।\n\nএর আগে দমকল বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন যে, ভবনটিতে সম্ভাব্য অগ্নিকাণ্ড থেকে পালানোর জন্য লোহার ফ্রেমে তৈরি সরু একটি সিঁড়ি ছিল ঠিকই - কিন্তু তা ছিল তালাবদ্ধ।\n\n\"ফায়ার এস্কেপ হিসাবে একটি লোহার সিঁড়ি থাকলেও, বিভিন্ন ফ্লোরে সেটি তালাবন্ধ অবস্থায় দেখা গেছে\" - বিবিসি বাংলাকে বলেছিলেন দমকল বিভাগের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শাজাহান শিকদার।\n\n৪. এক্সটিংগুইশার থাকলেও ব্যবহারের জন্য প্রশিক্ষিত লোক ছিল না\n\nবুয়েটের শিক্ষক... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ফায়ার এস্কেপ থাকতো, অগ্নি নির্বাপণের ব্যবস্থা থাকতো, ফায়ার ডোরগুলো থাকতো, তাহলে এখানে কেউ মারা যেতো না। \n\nতিনি বলছেন, আগুনের খবর পেয়ে দমকল বিভাগ তো গিয়ে আগুন নেভাবেই, কিন্তু এ ধরনের বহুতল ভবনগুলোয় নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা থাকলে তাতে প্রাণহানি যেমন হবে না, তেমনি ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনাও কমে যাবে। \n\nএ কারণে বিল্ডিং কোড মেনে প্রতিটা বহুতল ভবনে অগ্নি নির্বাপণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা এবং সেখানকার কর্মীদের প্রশিক্ষণের ওপর তিনি জোর দেন। \n\nপাশাপাশি ঢাকায় আরো বেশি ফায়ার স্টেশন বাড়ানো দরকার বলেও তিনি মন্তব্য করেন। \n\nবর্তমানে ঢাকা শহরে ১৭টি দমকল স্টেশন রয়েছে, আর সারা দেশে রয়েছে ৪০২টি স্টেশন।"} {"inputs":"...িভ্যান\n\nএ্যান্ড্রু বাসেভিচ হচ্ছেন কুইন্সি ইনস্টিটিউট ফর রেসপন্সিবল স্টেটক্র্যাফট-এর সভাপতি। তিনি বলছেন, \"নীতির ক্ষেত্রে ভুলের প্রবণতা কাটিয়ে এই নিয়োগগুলো একটা স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনবে। তবে এটাই যথেষ্ট কিনা সেটা একটা প্রশ্ন। এই দলটিতে আমেরিকার শ্রেষ্ঠত্বের ওপর একটা বিশ্বাস আছে এবং তা হয়তো তাদেরকে আমেরিকান সামরিক শক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে হঠকারিতার পথে নিয়ে যেতে পারে।\"\n\nহোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের একজন সাবেক সদস্য চার্লস কাপচান বলছেন, \"পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দীর্ঘদিন কাজ করা... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ার দ্বিতীয় বারের মত পররাষ্ট্রনীতি ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে যাবে। \"আমেরিকা যে ফিরে এসেছে' এ কথাটা বিদেশের মিত্র ও সহযোগীদের বিশ্বাস করানোটা হবে একটা চ্যালেঞ্জ।\" তবে আগামী প্রশাসনের সেই সাত দশকের পুরোনো জোটগুলোকে পুনপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে একটা অঙ্গীকার আছে বলে তিনি মনে করেন। \n\nবিশেষজ্ঞদের প্রত্যাবর্তন\n\nঅনেকেই মনে করছেন যে মি. বাইডেন যে দল গড়ে তুলেছেন - তা মি. ট্রাম্পের দলের চাইতে অনেক বেশি অভিজ্ঞ। মি. ট্রাম্পের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন ছিলেন এক্সন মবিল তেল কোম্পানির নির্বাহী। \n\nমি. টিলারসনের জায়গায় এসেছেন মাইক পম্পেও। তাদের সময় অনেক কূটনীতিক আশাহত হয়ে আগেভাগেই অবসর নিয়ে চলে গেছেন। \n\nপররাষ্ট্র দফতরে ট্রাম্প পরবর্তী এই পরিস্থিতি অনেক গভীর । এক দিনে এর পরিবর্তন সম্ভব নয়। \n\nচার্লস কাপচান বলছেন, \"টিলারসন এবং পম্পেও-র সময় পররাষ্ট্র দফতর থেকে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ অনেকে বিদায় নিয়েছেন। সাধারণত নীতি প্রণীত হয় নিচে থেকে এবং কয়েকটি সংস্থার ভেতর দিয়ে পার হয়ে তবে তা প্রেসিডেন্টে কাছে পৌছায়। কিন্তু ট্রাম্পের সময় তা ঘটছিল না।\" \n\nপি জে ক্রলি বলছেন, মি. বাইডেনের দলের এই তিনজনের একই রকম বিশ্ববীক্ষা আছে, এবং তারা আমেরিকা্র নেতৃত্ব এবং আন্তর্জাতিক জোটে বিশ্বাসী। \n\nরিপোর্ট করেছেন তারা ম্যাককেলভি ও ম্যাক্স মাৎজা।"} {"inputs":"...িলেন। স্বাভাবিকভাবেই সেই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সামর্থ্য ছিল না কারো। \n\nপ্রশ্নটি ছিল: \"আমার যৌবনের ২৫ বছর ফিরিয়ে দেবে কে?\"\n\nবাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে বিনা অপরাধে কারাভোগ করার কয়েকটি ঘটনা বেশ আলোচনায় এসেছে\n\nস্ত্রী-কন্যা হত্যার মিথ্যা অভিযোগে ২০ বছর জেলে \n\nনিজের স্ত্রী ও দেড় বছরের কন্যা হত্যার অভিযোগে ২০০০ সালে আদালত মৃত্যুদণ্ড দেয় বাগেরহাটের শেখ জাহিদকে। ঐ বছর শেখ জাহিদ এই রায়ের বিরুদ্ধে অ্যাপিল করেন, যেটির শুনানি শেষে ২০০৪ সালে হাইকোর্ট মৃত্যুদণ্ডের আদেশ জারি রাখেন। \n\nহাইকোর্টের ঐ রায়ের ব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"তির বিরুদ্ধে। ঐ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জাহালমকেই আবু সালেক বলে চিহ্নিত করে সাক্ষ্য দিলে জাহালমকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। \n\nকার দোষে জাহালমের কারাভোগ করতে হলো - তা নির্ণয় করতে পরবর্তীতে তদন্ত কমিটি গঠন করে দুর্নীতি দমন কমিশন।\n\nসেই তদন্তের ফলাফল আজও দিনের আরো দেখেনি। \n\nবিবিসি বাংলায় অন্যান্য খবর:"} {"inputs":"...িল্প স্থাপনে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।\n\nভবিষ্যৎ ঝুঁকি\n\nকিন্তু বাংলাদেশ কি তার এই সাফল্য ধরে রাখতে পারবে?\n\nকৌশিক বসু বলছেন, এখনো বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা উজ্জ্বল। কিন্তু কিছু ঝুঁকির কথা তিনি উল্লেখ করছেন, যা নিয়ে বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকদের এখনই সচেতন হওয়া দরকার।\n\nতাঁর মতে, যখন কোন দেশের অর্থনীতি ভালো করতে থাকে, তখন সেদেশে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, বৈষম্য - এসবও বাড়তে থাকে। যদি এসবের রাশ টেনে ধরা না যায়, তা সমৃদ্ধির গতি থামিয়ে দিতে পারে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশও কোন ব্যতিক্রম নয়।\n\nতবে তাঁর মতে এর... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কেই হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। \n\nএসব উদাহারণ থেকে বাংলাদেশের অনেক কিছু শেখার আছে। বলছেন কৌশিক বসু। \n\nযদি বাংলাদেশ এই ধর্মীয় মৌলবাদ রুখে দিতে পারে, তাঁর মতে বাংলাদেশ হবে এশিয়ার এমন এক 'সাফল্য কাহিনী', যা দুই দশক আগেও ছিল অকল্পনীয়।"} {"inputs":"...িল্যান্ডে গোয়েন্দা সংস্থা উগ্র চরমপন্থিদের বিষয়ে তদন্ত করছে কিন্তু \"হত্যার দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তি চরমপন্থার জন্য গোয়েন্দা সম্প্রদায়ের কিংবা পুলিশ কারও নজরেই আসেনি\"।\n\nওই ব্যক্তি ২০১৭ সালে ইউরোপ ভ্রমণের পর থেকে এই হামলার পরিকল্পনা করছিল এবং সেখানকার ঘটনার প্রেক্ষিতে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিল। \n\n ১৯৯০ এর দশক থেকে যুদ্ধ বিধ্বস্ত বিভিন্ন দেশ থেকে শরণার্থী আসায় নিউজিল্যান্ডে মুসলিমদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। \n\nযেভাবে হামলার খবর জানা গেল\n\nআল নুল মসজিদে হামলার খবর প্রথম আসে স্থানীয় সময় দুপুর একটা ৪০ মিনিটে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"লিজাবেথ বলেছেন তিনি ক্রাইস্টচার্চের ঘটনায় গভীরভাবে দু:খিত । \"যারা প্রাণ হারিয়েছে সেসব পরিবার এবং স্বজনদের প্রতি আমি এবং প্রিন্স ফিলিপ সমবেদনা জানাচ্ছি\"। এই বেদনাদায়ক সময়ে তার শুভকামনা এবং প্রার্থনা নিউজিল্যান্ডের সাথে রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়। \n\nপোপ ফ্রান্সিস \"আন্তরিক সংহতি প্রকাশ করেছেন এবং সহিংসতার উন্মত্ততায় হতাহতের ঘটনার খবরে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ।\n\nজার্মান চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মের্কেল বলেছেন, শান্তিপূর্ণভাবে মসজিদে প্রার্থনারত অবস্থায় বর্ণবাদী ঘৃণার বশবর্তী ব্যক্তির হামলার শিকার হওয়া এবং প্রাণ হারানো নিউজিল্যান্ডবাসীর জন্য তিনি শোকাহত ।\n\nফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাঁক্রো একে \"অযৌক্তিক আক্রমণ\" উল্লেখ করে ফ্রান্সের অবস্থান \"যেকোনো ধরনের চরমপন্থার বিরুদ্ধে\" বলে জানিয়েছেন।"} {"inputs":"...ুঝেছিল যে তাদেরকে বর্জন করা হয়েছে এবং এটি আমেরিকার সামরিক বাহিনীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছিল।\n\nমার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্ক এসপার কুর্দিদের বর্জন করার অভিযোগ নাকচ করে দেন। \n\nকিন্তু যেভাবে তুর্কিরা অগ্রসর হচ্ছে এবং আমেরিকানরা চলে যাচ্ছে, তাতে কুর্দিরা সেই আশ্বাস পাচ্ছে না। নিজের অস্থির ইতিহাসে আবারো বিদেশি শক্তির নিগৃহীত মিত্র শক্তি হিসেবে নিজেদের পেলো কুর্দিরা। তারা আবারো নিজেদের পুরনো শত্রু দামেস্কের দিকেই ফিরে গেছে।\n\nবিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:\n\nবাংলাদেশের রাজনীতিতে আবারও ভারত বিরোধিতা\n\n... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"যারা আবারো বন্দুক এবং গ্রেনেড বহনের সুযোগ পেলে একটি বড় হুমকি হয়ে দেখা দেবে। আর এটা শুধু সিরিয়ার জন্য হবে না বরং তার আরো দূরেও ছড়িয়ে পড়বে। বস্তুত বলতে গেলে, পশ্চিমা সরকার গুলো নতুন করে আইএসের হুমকি সামলানোর বিষয়ে বেশ ভয়ে রয়েছে। \n\nমধ্যপ্রাচ্যের সংকট যখন ইউরোপের দরজার কড়া নাড়তে আসে ঠিক সেই মুহূর্তে অভিযান বন্ধ করতে তুরস্ককে আহ্বান জানায় পশ্চিমা সরকারগুলো। অনেক ন্যাটো সদস্যই সিরিয়া নতুন একটি দুঃস্বপ্নকে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেখছেন। \n\nযারা রাশিয়ার সমর্থন নিয়ে আরেক ন্যাটো সদস্য তুরস্কের বিরুদ্ধে মাঠে নামবে তারা। রাশিয়া বলছে যে তারা তুরস্কের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রেখে চলছে। কিন্তু যুদ্ধের চলমান পরিস্থিতিতে, ভুল বোঝার এবং ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সংকট বাড়ার আশঙ্কা সব সময়ই থাকে।\n\nসম্ভবত গত সপ্তাহ যা ঘটেছে তা সিরিয়া যুদ্ধের সমাপ্তিকে অনেকটা সহজই করেছে। যুদ্ধের দুই প্রধান পক্ষ আমেরিকা এবং কুর্দিরা পুরো চিত্র থেকে মুছে গেছে। এবং প্রেসিডেন্ট আসাদ তার মিত্র দেশ রাশিয়া এবং ইরানকে নিয়ে সিরিয়ার ভয়াবহ যুদ্ধে নিজেদের জয়কে আরো পোক্ত করবে।"} {"inputs":"...ুদ্ধে জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগ এনে তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছিল।\n\nকাতারের তৎকালীর আমীর শেখ হামাদ ২০১২ সালে হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজা ভূখন্ডে সফর করেন।\n\nসৌদি সন্দেহ\n\nতবে কাতারের মতো সৌদি আরবকেও সমালোচনা ও প্রশ্নের মুখেও পড়তে হয়েছিল।\n\n৯\/১১ এর ঘটনায় যে ১৯ জন বিমান ছিনতাই করেছিল, তার মধ্যে ১৫ জনই ছিল সৌদি আরবের নাগরিক। \n\nউইকিলিকস প্রকাশিত ২০০৯ সালের যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক নথিপত্রে দেখা যায়, সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন ঠেকাতে সৌদি সরকারের কৌশল নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমাগত হতাশা। সৌদি সরকার স্কুল ও মস... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"কতটা এ বিষয়েও অনুসন্ধানের প্রতিশ্রুতি দেন মি: ক্যামেরন।\n\nসম্প্রতি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়-এসব অনুসন্ধান কার্যক্রম যদি সম্পন্নও হয়ে যায়, সেটা জনসম্মুখে আনা অসম্ভব।\n\nআর এসবকিছুর সাথে গাল্ফভুক্ত দেশগুলোর সাম্প্রতিক উত্তেজনার বিষয়টি সম্পৃক্ত কিনা সে প্রশ্নও জাগে।\n\nএর আগে এ ধরনের সংকট তৈরি হলেও, তাড়াতাড়ি সেটি সমাধান হয়ে গেছে। কিন্তু বর্তমানে যেভাবে কাতারকে ঘিরেই সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে সমর্থনের বিষয়ে সন্দেহ আর প্রশ্ন জেগেছে- সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন ও চরমপন্থা মতাদর্শ সমর্থনের জন্য রাজধানী দোহাই হয়তো সন্দেহের কেন্দ্রেই থেকে যাবে বহুদিন।"} {"inputs":"...ুলো যে মানের হওয়া প্রয়োজন যেমন: তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের সুব্যবস্থা, কঠোরভাবে মানুষের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ, বিভিন্ন আধুনিক যন্ত্র যেমন বাষ্প স্টেরিলাইজার বা অটোক্লেভ মেশিন, ক্যালিব্রেটেড বায়োসেফটি হুড, ইত্যাদি সুবিধা নতুন ল্যাবগুলোয় নেই বলে তিনি জানান।\n\nতিনি বলেন, এই ল্যাবের কাজে যারা যুক্ত থাকেন অর্থাৎ ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট থেকে ল্যাব প্রধান পর্যন্ত সবার যে প্রটোকল মেনে চলা দরকার সেটা নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে যায়, যেহেতু যথাযথ প্রশিক্ষণ নেই।\n\nখুব দ্রুত প্রশিক্ষণ দিয়ে যেসব ল্যাব সম্প্রতি প্রস্তুত কর... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"বিধিমালা অনুযায়ী পরিবহন করা হয় ঠিক একই নিয়মে করোনাভাইরাসের নমুনাও পরিবহন করা হচ্ছে বলে তিনি জানান। \n\nতবে একজন কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত কিনা সেটা নিশ্চিত হতে দেশব্যাপী ম্যাস টেস্টিং শুরু করা এবং একজনকে বারবার পরীক্ষা করার কোন বিকল্প নেই বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।\n\nতার আগ পর্যন্ত তারা মানুষকে নিরাপদ থাকতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।"} {"inputs":"...ে অথবা সরকারের পতন ঘটলে এগুলো ভুল কারো হাতে পড়তে পারে।\n\nএখন উত্তর কোরিয়াকে যদি পরমাণু কর্মসূচী চালিয়ে যাবার অনুমতি দেয়া হয়, তবে অন্য রাষ্ট্রও একইভাবে উৎসাহিত হতে পারে।\n\nদক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সেনাদের মহড়া\n\nউত্তর কোরিয়া কি তাহলে সবার জন্যে হুমকি?\n\nহ্যাঁ, স্বভাবগতভাবেই। কেননা তারা বারবার বলেছে যে, তারা কোনো ধরনের হুমকির সম্মুখীন হলেই পারমাণবিক অস্ত্র বা প্রচলিত অস্ত্র ব্যবহারে পিছপা হবে না।\n\nদেশটির প্রতিবেশীরা এ নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন- বিশেষত দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান। \n\nযদিও এই দুই দেশেই হাজ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"সময়ে। তবে অধিকায় আদায়ে সোচ্চার বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, কিছুই পরিবর্তন আসেনি।\n\nট্রাম্প-কিম শীর্ষ সম্মেলনে মানবাধিকার ইস্যুটি আলোচনায় আসবে না। তবে তারা কিছু মানবিক বিষয়কে অনুমোদন দিতে পারে, যুদ্ধে বিছ্ন্নি পরিবারের সদস্যদের দেখা সাক্ষাতের ব্যবস্থায় সায় দিতে পারে।\n\nযুক্তরাষ্ট্র কি কখনো উত্তর কোরিয়া আক্রমণ করতে পারে?\n\nতাত্ত্বিকভাবে বলা যেতে পারে যে, হ্যাঁ এটা সম্ভব। কিন্তু অনেক বিশেষজ্ঞই মনে করেন এটা কেবল একটা ধারণা মাত্র।\n\nকিম এবং দেশটির বর্তমান নেতৃত্বকে অপসারন করলে সেখানে হঠাৎ বিশাল অস্থিরতা দেখা দিতে পারে; যা অনিবার্যভাবে আরেকটি শরণার্থী সংকট তৈরি করতে পারে।\n\n আর উত্তর কোরিয়ার প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো এসব বাড়তি খরচ এড়াতে চায় এবং অঞ্চলটির সামগ্রিক অস্থিতিশীলতার বিপক্ষে।\n\nআর উত্তর কোরিয়ার রয়েছে পারমাণবিক, রাসায়নিক এবং জৈব অস্ত্র - সেইসাথে আছে একটি বিশাল আকারের সেনাবাহিনী। \n\nযতক্ষণ না এর সবকিছু নিষ্ক্রিয় হচ্ছে, ততক্ষণ এমন ঝুঁকি নেয়া উচিৎ নয়।"} {"inputs":"...ে ওই প্রসঙ্গ উত্থাপন করার সময় বাজপেয়ীজি কিন্তু বেশ উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলেন।\"\n\nওই বৈঠকে হাজির থাকার সুবাদে নিজের চোখেই সে ঘটনা দেখেছেন বাংলাদেশের তদানীন্তন পররাষ্ট্রসচিব শামসের মোবিন চৌধুরী। \n\nমি. চৌধুরী বিবিসিকে বলছিলেন, \"প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার জন্য বেগম জিয়াকে তিনি যেমন অভিনন্দন জানালেন, সেই সঙ্গেই কিন্তু বললেন আমি আশা করব একজন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আপনি আপনার দেশের সব ধর্মের লোকেদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করবেন।\"\n\nঅটলবিহারী বাজপেয়ীর হয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা গ্র... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের নিরিখে সম্ভবত সাফল্য ও ব্যর্থতার মিশেল হিসেবেই দেখা হবে।"} {"inputs":"...ে থাকে কোভিড-১৯ এর জীবাণু, নির্মূলের উপায়\n\nকরোনাভাইরাস নিয়ে আপনার যা জানা প্রয়োজন\n\nখালুর মৃতদেহ যখন নিতে আসে, তখন অন্য অ্যাপার্টমেন্টের মালিকরা খুব ঝামেলা করেছিলেন। তারা বলছিলেন, আগে টেস্ট করিয়ে বলতে হবে, তিনি করোনাভাইরাসে মারা গেছেন কিনা, তারপরে লাশ নিতে দেবো। তর্কবিতর্ক হয়েছে। \n\nপরে টেস্ট করে আমার খালারও করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। তিনি এখন সুস্থ হয়ে গেছেন। \n\nকিন্তু ওই ঘটনার পর থেকে পরিবারটির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক এখনো স্বাভাবিক হয়নি। \n\nআফসানা রহমান (আসল নাম নয়)\n\nঢাকার বাসিন্দা\n\nআমরা সবরকম ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"হবে। \n\nমানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ বলছেন, অন্য সময়ের তুলনায় এখন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত পরিবারগুলোকে অনেক বেশি মানসিক চাপের মুখোমুখি হতে হচ্ছে\n\nঅনেক বেশি মানসিক চাপের মুখোমুখি হতে হচ্ছে পরিবারগুলোকে\n\nমানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মেখলা সরকার বিবিসিকে বলছেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যারা স্বজন হারাচ্ছেন, তাদের পুরোপুরি ভিন্ন রকমের একটি পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। \n\nতিনি বলছেন, ''সাধারণত আমাদের দেশে যখন কেউ মারা যায়, তার আশেপাশের প্রতিবেশীরা, আত্মীয়স্বজন বড় একটি সাপোর্টিভ ভূমিকা পালন করেন। ধর্মীয় যেসব আচার-অনুষ্ঠান থাকে, সেগুলোও সামাজিক অনুষ্ঠান।\"\n\n\"মৃত্যুর মতো কঠিন একটি বিষয়ের কষ্ট কাটিয়ে ওঠার জন্য, মোকাবেলা করার জন্য এই সামাজিক ব্যাপারগুলো অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।''\n\n''কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে এখন যারা মারা যাচ্ছেন, তাদের পুরো পরিবারটিকে একা সামলাতে হচ্ছে। আত্মীয়স্বজন ঠিকমতো আসতে পারছে না, তাদের ভালোবাসার ব্যাপারটি দেখাতে পারছে না। এমনকি কবর যখন হচ্ছে, সেখানেও বেশি মানুষ নেই। ফলে পরিবারগুলোকে অনেক বেশি মানসিক চাপের মুখোমুখি হতে হচ্ছে,'' বলছেন ডাঃ মেখলা সরকার। \n\nতিনি পরামর্শ দিচ্ছেন, এরকম পরিস্থিতিতে আত্মীয়স্বজনের বড় ভূমিকা নেয়া উচিত। কাছাকাছি আসতে না পারলেও তারা যে সমব্যথী, সেটা ফোনে হলেও তুলে উচিত। তেমনি যারা স্বজন হারিয়েছেন, তাদেরও নিজেদের প্রকাশ করা উচিত।"} {"inputs":"...ে পারে,\" বলছিলেন তিনি। \n\nতিনি বলেন আরবির দুটি দিক আছে- একটি ধর্মীয় এবং অপরটি বাণিজ্যিক, এমনটি ইউরোপের অনেক দেশেও আরবির ব্যাপক প্রচলন আছে। \n\n\"তাই ভাষা হিসেবে শিখতে পারলে এটি আমাদের জন্য দারুণ সম্ভাবনার দ্বারা উন্মোচন করতো\"। \n\nতিনি জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের সেন্টার থেকে মূলত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশন, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশে পড়ালেখা বা প্রশিক্ষণের প্রয়োজনে বা মধ্যপ্রাচ্যে যারা কাজের জন্য যেতে চায় তাদের আরবি ভাষা শিখতে সহায়তা করে থাকে। \n\n\"বাংলাদেশের মক্তব মাদ্রাসায় যেভাবে ব্যাকরণ নি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"লী ভাষা। \n\nতিনি বলেন এজন্য প্রথমত সরকারিভাবে ঠিক হওয়া দরকার যে বাংলার পর দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে আরবি ও ইংরেজি শিখবে। \n\nমধ্যপ্রাচ্যে বিপুল সংখ্যক নারী কাজ করতে যান ন্যূনতম ভাষা জ্ঞান ছাড়াই\n\nআরবি যেহেতু ব্যক্তি উদ্যোগে সব মুসলিম পরিবার থেকেই শেখানো হয় তাই এটি সরকারের জন্য নতুন কোন চ্যালেঞ্জ তৈরি করবেনা বলে মনে করেন তিনি। \n\nতবে আরবিকে ভাষা হিসেবে শেখার ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া দরকার বলে মনে করেন অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউছুফ ও মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ। \n\nএগুলো হলো:\n\n১. সরকারী নীতি দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে আরবিকে গুরুত্ব দেয়া\n\n২. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে উদ্বুদ্ধ করা\n\n৩. দক্ষ ভাষা শিক্ষকের ব্যবস্থা করা \n\n৪. ভাষা শিক্ষা উপকরণ সহজলভ্য করা \n\nএসব পদক্ষেপ নেয়া হলে শিশুরা সহজেই বাংলার সাথে আরবিকে ভাষা হিসেবে শেখা শুরু করতে পারবে বলে মনে করেন তারা।"} {"inputs":"...েউ লগইন করার চেষ্টা করে তাহলে আপনার মোবাইলে বা ইমেইলে একটা কোড নোটিফিকেশন আসবে। \n\nতখন আপনি জানতে পারবেন আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। \n\n\"আবার আপনি নিজে যদি অন্য ডিভাইস থেকে লগইন করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি নিজেই চেক করে অনুমোদন দিয়ে অ্যাকাউন্টটি চালু করতে পারেন\"। \n\nঅপরিচিত ইমেইল, লিংক এড়িয়ে চলা\n\nযদি আপনার ফেসবুকে কোন লিংক আসে, সেটা মেসেঞ্জারের মাধ্যমেও হতে পারে, সেটা এড়িয়ে চলুন। \n\nমি. সাবির বলছিলেন, আমাদের কৌতুহল একটু কমাতে হবে। যেকোন লিংক বা ইমেইলে অ্যাটাচমেন্ট থাকলে সেটা ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"আপনার টাইমলাইনে আসবে। \n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন:\n\nধর্মঘটে ক্রিকেটাররা, বেতন বৃদ্ধিসহ ১১ দাবি\n\nভোলার ঘটনায় মামলা, হাজার হাজার আসামী\n\nছাত্রলীগ ও যুবলীগে ‘টর্চার সেল’ নিয়ে যে উদ্বেগ"} {"inputs":"...েন, কিম্বা সেনাবাহিনী কিম্বা গোয়েন্দা বিভাগ থেকে লোকজন ওই টিভি অফিসে যান।\n\nসাংবাদিকদের ওপর ব্যক্তিগতভাবে চাপ প্রয়োগের পাশাপাশি টিভি চ্যানেলটির ওপরেও নানা উপায়ে চাপ সৃষ্টি করা হয়।\n\n\"বিজ্ঞাপন সংস্থাগুলোকে বলে দেওয়া হয় যাতে তারা ওই টিভি চ্যানেলকে বিজ্ঞাপন না দেয়, ক্যাবল অপারেটরদের বলা হয় যে নম্বরে চ্যানেলটি দেখানো হচ্ছিল সেটা পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে।\" \n\n\"তারা আমাদের গলার চারপাশে হাত দিয়ে রেখেছে। যখনই মনে করে তখনই চেপে ধরে,\" বলেন ওই সাংবাদিক।\n\nতবে রাজনৈতিক সমালোচনা যে একেবারেই নিষিদ্ধ সেটা ব... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"িডিয়াতে সাজাপ্রাপ্ত রাজনীতিকদের বক্তব্য প্রচার নিষিদ্ধ করতে। আসিফ আলী জারদারি, যার সাক্ষাৎকার সম্প্রচার হঠাৎ করেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, দুর্নীতির অভিযোগে তার বিচার চলছে। অন্যদিকে মরিয়ম নওয়াজও দুর্নীতির একটি মামলায় জামিনে রয়েছেন।\n\nমি. জারদারির সাক্ষাৎকারের প্রচার বন্ধ করে দেওয়ার পর সম্প্রচার বিষয়ে সরকারের একজন উপদেষ্টা ফেরদৌস আশিক বলেছেন, বিচারাধীন থাকার কারণে মি. জারদারির সাক্ষাৎকার প্রচার করা হয়নি।\n\nতবে পাকিস্তানের সম্প্রচার নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে বলছে, সাক্ষাৎকারটির প্রচার বন্ধ করার জন্যে তারা কোন নির্দেশ দেননি এবং সাজাপ্রাপ্ত লোকদের বক্তব্য প্রচারের ওপর কোন নিষেধাজ্ঞার কথাও তাদেরকে জানানো হয়নি। \n\nসম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অর্থে পরিচালিত ভয়েস অফ আমেরিকার টিভি বুলেটিন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অনেকেই মনে করেন নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে এর বিরুদ্ধে আন্দোলনের খবর প্রচার করার কারণেই ওই বুলেটিনের প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।\n\nনাম প্রকাশ করতে চাননি যে সাংবাদিক তিনি বলেছেন, \"প্রত্যেকটি মিনিট মনিটর করা হচ্ছে। ইমরান খানের কথা ভুলে যান, ভুলে যান সেনা প্রধানের কথাও। তারা যদি তথ্য মন্ত্রণালয়ের কোন বিবৃতিও পছন্দ করে সেটার একটা স্ক্রিনশট পাঠিয়ে সেটা তারা ব্রেকিং নিউজ হিসেবে প্রচার করতে বলে।\"\n\nআরো পড়তে পারেন:\n\n'সাঁওতাল পল্লীতে আগুনের ঘটনায় পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই'\n\nপাঁচ সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ ১৪টি ব্র্যান্ডের দুধ\n\nস্কয়ার হাসপাতালের বিলের বিষয়ে তদন্ত"} {"inputs":"...েন, ভারতীয় সমাজে এখনও পরিবারের সঙ্গে বসে টিভি দেখার চল রয়েছে বেশিরভাগ বাড়িতেই। \n\nতাই কন্ডোমের যেসব বিজ্ঞাপন কিছুটা উত্তেজক, - যা সফট পর্ণোগ্রাফির কাছাকাছি চলে যায়, অথবা গোটা বিষয়টাকে একটা মজা করার বিষয়বস্তু হিসাবে তুলে ধরে, সেই বার্তাটা ছোট বাচ্চাদের সামনে না দেওয়াই শ্রেয় বলে মনে করেন শৌভিক রায়।\n\nজাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনও কন্ডোমের বিজ্ঞাপনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার এই সরকারি নির্দেশনাকে স্বাগত জানিয়েছে। \n\nঅনেকে প্রশ্ন তুলছেন সারাদিন ধরে টিভিতে যেসব সিনেমা বা সিরিয়াল হয়, সেগুলো কি শি... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"য়েকরকমের প্রসাধনী উপহার দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকার।"} {"inputs":"...েন্দ্র মোদী। অক্টোবর, ২০১৯\n\nবাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, নানা জল্পনা কল্পনার জবাবে তারা দুই দেশের ভাল সম্পর্কের বিষয় মূলধারার সংবাদ মাধ্যমে তুলে ধরার ব্যাপারে একমত হয়েছেন।\n\n\"দুই দেশের যে সমস্ত নিউজ পোর্টাল বা অন্যান্য যে সমস্ত সংবাদমাধ্যম বা সামাজিক মাধ্যমে ইদানিংকালে যে সব খবর আমরা দেখতে পেয়েছি, সে ব্যাপারে আমরা পরস্পরের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। এবং আমরা একমত হয়েছি যে, আমাদের সম্পর্কের যে বর্তমান অবস্থা বা উন্নত অবস্থায় আমরা আছি, আমরা আপনাদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে সেই ম্যাস... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"রের পর বছর আলোচনা হলেও তিস্তা নদীর পানি বন্টন চুক্তি না হওয়া এবং দ্বিপাক্ষিক কিছু ইস্যুতে ভারতের ভূমিকা নিয়ে বাংলাদেশে এক ধরণের হতাশা রয়েছে।\n\nসেই পরিস্থিতিতে সম্পর্কও যখন প্রশ্নের মুখে পড়েছে, তখন ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের এই আকস্মিক সফর বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করার চেষ্টার অংশ ছিল বলে ঢাকায় কূটনিতিক সূত্রগুলো বলছে। \n\nকিন্তু আশ্বস্তের জায়গা কতটা সফল হয়েছে, সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।"} {"inputs":"...েষজ্ঞ মাহমুদুর রহমান বলছেন গত বছরই ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতির ইঙ্গিত পাওয়া সত্ত্বেও যথাসময়ে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়া আর সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতাই এবারের প্রাদুর্ভাবের কারণ। \n\n\"নিয়ন্ত্রণে জোরালো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি বলেই এমন হয়েছে পরিস্থিতি। গত বছরই জ্বরের ধরণটা ও তীব্রতা ভিন্ন বলে ইঙ্গিত মিলছিলো। আবার যে ঔষধ আনা হয়েছিলো সেগুলোও কার্যকর ছিলোনা, সেটিও গত বছরেই জানা গিয়েছিলো। এগুলো নিয়ে আগেই পদক্ষেপ নিলে এমন হতোনা পরিস্থিতি\"। \n\nআবার এতোদিন ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুর প্রকোপ খুব একটা না থ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"বাবে উত্তর সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা বলছেন একটি দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা প্রণয়ন নিয়ে আলোচনা শুরু করেছেন তারা বিশেষজ্ঞদের সাথে। \n\nচূয়াডাঙ্গার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী\n\nআর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার যে অভিযোগ উঠছে সেটি মানছেন কি-না এবং মানলে সেখান থেকে কি শিক্ষা নিচ্ছেন ? এমন প্রশ্নের জবাবে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন বলছেন অনেকদিন পর ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব হলো এবার, সে কারণেই নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নিতে সময় লেগেছে তাদের। এখন সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে পরিস্থিতি পুরো নিয়ন্ত্রণে আনার লক্ষ্য তাদের এবং এরপর তারা দৃষ্টি দেবেন ভবিষ্যতের দিকে। \n\n\"এটা তো অনেক দিন পর হলো। অনেক বছর এ ধরণের পরিস্থিতি হয়নি। এ অবস্থা যেনো আর ভবিষ্যতে হয় এবং যে সময়সীমা ঠিক করেছি নিয়ন্ত্রণের জন্য, যদিও গতিটা ধীর তবুও অল্প অল্প করে ডেঙ্গু কমতে শুরু করেছে। আমরা আশা করি যে সময়সীমা ঠিক করেছি তার মধ্যেই এটা নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। এরপরই আমরা পাঁচবছর মেয়াদী একটি মধ্যমেয়াদী পরিকল্পনা নিবো । এখানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা,যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংস্থা ও স্থানীয় বিশেষজ্ঞ- সবাইকে নিয়েই আমরা এই পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতে চাই\"। \n\nতবে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মাহমুদুর রহমান ও কীটতত্ত্ববিদ কবিরুল বাশার দুজনেই বলছেন এবারের ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে দ্রুত সমন্বিত একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে না পারলে এডিস মশা সামনে আরও ভোগান্তির যে কারণ হয়ে উঠবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। \n\nআবার পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে হলে নগরবাসীকেও পরিচ্ছন্নতার ক্ষেত্রে তাদের ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে সচেতন হতে হবে গৃহ ও আবাসভূমিকে মশা মুক্ত রাখার জন্য।"} {"inputs":"...ৈরি হলে সেটি বিশ্বের অন্যান্য এলাকায় একযোগে ঝড়ের প্রবণতা অনেক কমে যাবে,'' তিনি বলছেন। \n\nকিভাবে ঝড় তৈরি হয়?\n\nবিজ্ঞানীরা বলছেন, গত বছরের তুলনায় ২০১৮ সালে ঘূর্ণিঝড়ের মতো বড় ঝড় বেশি হচ্ছে\n\nসমুদ্রের উষ্ণ পানির কারণে বায়ু উত্তপ্ত হঠাৎ করে এসব ঝড়ের তৈরি হয়। \n\nতখন তুলনামূলক উষ্ণ বাতাস হালকা হয়ে যাওয়ার কারণে ওপরে উঠে যায়, আর ওপরের বাসা ঠাণ্ডা বাতাস নীচে নেমে আসে। এসে নীচের বায়ুমণ্ডলের বায়ুর চাপ কমে যায়। তখন আশেপাশের এলাকার বাতাসে তারতম্য তৈরি হয়। \n\nসেখানকার বাতাসের চাপ সমান করতে আশেপাশ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ি বাংলার অন্যান্য খবর\n\nগ্রেনেড হামলার রায়: কোন দিকে যাবে রাজনীতি?\n\nহ্যারডসে কোটি ডলার খরচ করা এই নারী কে?\n\nচীনের মুসলিম বন্দী শিবিরগুলো এখন 'বৈধ' \n\nজন্মদিনে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হলেন লুৎফুজ্জামান বাবর"} {"inputs":"...োচনায় শেখ মুজিবকে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হতো বলে জানা যায়।\n\nমৃত্যুর এক বছর আগে ১৯৭৪ সালে ধারণ করা একটি ছবিতে শেখ মুজিব\n\n\"বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরে যারা রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতায় এসেছিল তারা বাংলাদেশকে রাজনৈতিক ও আদর্শগতভাবে পুরোপুরি বিপরীত ধারায় নিয়ে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর প্রসঙ্গ আসলেই তারা ভয় পেতো, মানুষ যদি আবার তাঁর ব্যাপারে জানতে শুরু করে। এজন্য প্রচার প্রোপাগান্ডার মধ্যে দিয়ে তার নাম ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার সার্বিক প্রয়াস চালানো হয়েছিল,'' বলেন ম হামিদ।\n\nচ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"পুনরুদ্ধার করেন এবং রেডিও টেলিভিশন ও পত্রিকায় প্রচার করা শুরু করেন।\n\nযার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল শেখ মুজিবের গুরুত্বপূর্ণ কিছু ভাষণ।\n\n \"আমি আর্কাইভে গিয়ে দেখি বঙ্গবন্ধুর ভাষণের রিলগুলো অযত্ন অবহেলায় স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশে নষ্ট হচ্ছে। তখন আমি সেগুলো বের করে ওয়াশ করার জন্য ভারতের পুনেতে পাঠাই। কারণ বাংলাদেশে ওই প্রযুক্তি ছিলনা। এখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যতো ভিজুয়াল দেখেন, বেশিরভাগ সেই সময়ের উদ্ধার করা,'' তিনি বলেন।"} {"inputs":"...্তরের পদক্ষেপ নিয়েছে। এই সুযোগ নিয়ে বিএনপি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণের কৌশল নিয়েছে বলে দলটির সূত্রগুলো জানিয়েছে। \n\nরাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী মনে করেন, সরকারের ব্যর্থতাগুলো মানুষের সামনে তুলে ধরার টার্গেট থেকে বিএনপি এখন রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বক্তব্য দিয়েছে।\n\n\"২০১৭ সালে যখন রোহিঙ্গা সংকট নতুন করে শুরু হয়, তখন বিএনপি সেমিনার বা রাউণ্ডটেবিল করে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেছে। ফলে বিএনপি আগেও রোহিঙ্গা ইস্যুতে কথা বলেছে। এখন আমার মনে হয়, সরকারের সামনে অনেকগুলো ইস্যু এসেছে, য... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"টে আছে। সম্প্রতি ওখানে বিভিন্ন ক্রিমিনাল অ্যক্টিভিটিও বেড়ে গেছে। এসব কারণে কিছু লোককে ভাসানচরে নিয়ে গেছি।\"\n\n\"তবে আমাদের একটিই লক্ষ্য। সেটি হচ্ছে, রোহিঙ্গারা তাদের নিজের দেশে গেলে সেখানেই উন্নত জীবন পেতে পারে। সেই প্রচেষ্টাই আমরা চালিয়ে যাচ্ছি।\"\n\nকক্সবাজারের টেকনাফ এবং উখিয়ায় ৩৪ শিবিরে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা অবস্থান করছে।\n\nএক লাখের মতো রোহিঙ্গার জন্য ভাসানচরে অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ১৬৪২ জন রোহিঙ্গাকে সেখানে নেয়া হয়েছে।\n\nআন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এর বিরোধিতা করেছে। \n\nরোহিঙ্গা: ভাসানচরে না যেতে ক্যাম্পে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে কিছু সশস্ত্র গোষ্ঠী"} {"inputs":"...্ন ভিন্ন আচরণ করে। জেনেটিক কোডের একটি যদি পুরুষ এবং একটি নারী থেকে না আসে তাহলে আমাদের পুরো শারীরিক-মানসিক বিকাশ গোলমেলে হয়ে পড়ে।\n\nঅর্থাৎ আমাদের যে ডিএনএ শুক্রাণু থেকে এবং যে ডিএনএ ডিম্বাণু থেকে আসে, তাতে ভিন্ন ভিন্ন ধরণের 'ছাপ' থাকে। এটিকে বলে 'জেনোমিক ইমপ্রিন্টিং'। সেটাই আসলে নির্ধারণ করে কিভাবে এই দুয়ের সংযোগে নতুন কি তৈরি হবে।\n\nএই ইঁদুরের জন্ম দুটি বাবা ইঁদুর থেকে। তবে এটি জন্মের ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই মারা যায়।\n\nএই জেনোমিক ইমপ্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে যদি কোন ভুল হয়, তখন নানা রকম রোগ হতে পারে, যে... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"্রিক ইনস্টিটিউটের ড: রবিন লোভেল-ব্যাজ বলেন, \"দুটি মা ইঁদুর ব্যবহার করে যেখানে বাচ্চা ইঁদুরের জন্ম দেয়া হয়েছেও সেখানেও আমি নি:সন্দেহ নই যে সেগুলো স্বাভাবিক। সেখানে সাফল্যের হার কিন্তু অনেক নীচে। আমার মনে হয় না এরকম কিছু করার কথা কেউ ভাববে।\"\n\nকাজেই প্রজননের ক্ষেত্রে লিঙ্গ এখনো অপরিহার্য। এটির প্রয়োজন খুব শীঘ্রই ফুরিয়ে যাবে, এমনটা বলা যাচ্ছে না।"} {"inputs":"...্যান অব দ্য হোলের একটি সর্বসাম্প্রতিক ভিডিও থেকে নেয়া ছবি\n\nগর্তের মানুষ\n\nএর একটা দৃষ্টান্ত হচ্ছে \"ম্যান অব দ্য হোল\" নামে একজন লোক - যাকে ১৯৯৬ সাল থেকেই মনে করা হয় এমন এক উপজাতির সবশেষ জীবিত সদস্য - যাদের সাথে বাইরের মানুষের কোন যোগাযোগ হয়নি। \n\nসে কোন ভাষায় কথা বলে তাও অজানা। \n\nতার এই নামের কারণ, সে বন্যপ্রাণী শিকারের জন্য এক বিশেষ কায়দায় গর্ত খুঁড়ে রাখতো। \n\nএ নিয়ে বিবিসি বাংলায় আরো পড়তে পারেন:\n\nবিশ্বের সবচেয়ে নিঃসঙ্গ মানুষের গল্প\n\nআবাসভূমি ধ্বংস হবার ফলে তাদের খাদ্যের উৎস নষ্ট হওয়া... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"এসব রোগ তাদের মধ্যে আগে ছড়ায়নি, তাই তাদের দেহে এটা প্রতিরোধের ক্ষমতাও নেই। \n\nতিনি বলছিলেন, ১৯৭৯ সালে তাদের সাথে এরকমই একটি পূর্বে-যোগাযোগ-হয়নি-এমন জনগোষ্ঠীর সাথে সাক্ষাত হয়েছিল। \n\nঅনেক সাবধানতা নেয়া হলেও , তাদের সংস্পর্শে এসে ওই লোকদের মধ্যে রোগ সংক্রমণ ঘটে এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে তাদের কয়েকজনের মৃত্যু হয়। \n\nফুনাইয়ের একজন সাবেক প্রেসিডেন্ট সিডনি পোসুয়েলো, ২০০২ সালের এক অভিযানের সময়\n\nতবে ব্রাজিলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জেয়ার বলসোনারো আমাজন থেকে বাণিজ্যিক সম্পদ আহরণের সমর্থক। এর মধ্যে আছে যোগাযোগবিহীন উপজাতিগুলোর বসতিস্থলগুলোও । \n\nতিনি ক্ষমতাসীন হবার পর থেকে গ্রাম অঞ্চলগুলোতে আদিবাসীদের সাথে সংঘর্ষের ঘটনা বেড়ে গেছে বলে দাবি করছে অধিকারকর্মীরা। \n\nআদিবাসীদের খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষা দেয়ারও বিরোধিতা করছেন তারা। \n\nরাইলি ফ্রান্সিসকাটো অধিকারকর্মী হিসেবে আদিবাসীদের সাথে স্থানীয় বসতিস্থাপনকারীদের বিরোধ মোকাবিলা করেছেন অনেকবার। \n\nকিন্তু সেই তিনিই যখন আদিবাসীদের নিক্ষিপ্ত তীরে মৃত্যুবরণ করলেন - এ ঘটনা সবাইকে মর্মাহত করেছে। \n\nআইন অনুযায়ী বাইরের সমাজের সাথে যোগাযোগ কোন সম্প্রদায়ের লোকেদের এরকম হত্যাকান্ডের জন্য বিচারের সম্মুখীন করা যায় না। \n\nআরও পড়তে পারেন:\n\nপেঁয়াজ সঙ্কট সমাধানের জন্য এক মাস সময় চান বাণিজ্যমন্ত্রী\n\nইসরায়েলের সাথে চুক্তিকে ট্রাম্প বললেন 'নতুন মধ্যপ্রাচ্যের ভোর'\n\nকিম কার্দাশিয়ান ও তারকাদের ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম বয়কট \n\nকম দামে ইলিশ আর কতদিন পাওয়া যাবে?"} {"inputs":"...্যে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১০টি ওয়ানডে ম্যাচে জয় পেয়েছে।\n\n২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয় ওয়ানডে ক্রিকেটের হাইলাইটস হয়ে থাকবে।\n\nওয়ানডেতে বাংলাদেশের সম্ভাবনা বেশ ভালো দেখছেন ফারুক আহমেদ, \"শেষ দুই বছরের পারফরম্যান্স যেটা বলে অন্তত টেস্টে না হলেও ওয়ানডেতে একটা ব্যালান্সড দল বাংলাদেশ। শুধু খেলার জন্য না সামনে একটা বড় টুর্নামেন্ট আছে তাই এই সিরিজের ফর্মটা গুরুত্বপূর্ণ থাকবে।\"\n\n\"মুস্তাফিজ, রুবেল, মাশরাফি তিনজন মিলিয়ে ভালো একটা পেস বোলিং লাইন আপ হতে পারে।... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"ণা: কে এই রাজীব কুমার?\n\nসাবরিনা সুলতানা চৌধুরীর ক্যান্সার যুদ্ধের গল্প\n\nআমেরিকার সবচেয়ে রহস্যময় ব্যক্তিত্ব যিনি"} {"inputs":"...্রহণ করবে।\n\nদলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলছিলেন, নির্বাচনে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতি তাদের দলে প্রভাব ফেললেও অন্য দিক থেকে তাদের আবেগের পাশে ভোটাররা দাঁড়াবে বলে তিনি বিশ্বাস করেন।\n\n\"বেগম খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতির একটা প্রভাব পড়বেই, এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। একইসাথে এই যে অন্যায়ভাবে তাঁকে দীর্ঘদিন কারাগারে আটক করে রাখা হচ্ছে এবং বিএনপি অসংখ্য নেতা কর্মিকে আটক করে রাখা- এটার একটা আবেগও সৃষ্টি হয়েছে।সারাদেশে এই আবেগের কারণেই একটা জোয়ার সৃষ্টি হবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি\" - বলেন মি. ... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"প"} {"inputs":"...্রাপ্তবয়স্কদের খেলনার বাজার ২ হাজার ৯শ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করা হয়। \n\nএখন নানা রকম ভাইব্রেটর বাজারে এসে গেছে। স্টুয়ার্ট বলছিলেন, 'সোনা' নামে তাদের নতুন ভাইব্রেটরে শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করে কম্পন সৃষ্টি করা হয়। \n\nএসব ভাইব্রেটর অবশ্য খুব সস্তা নয়। \n\nপ্রতিটির দাম হবে ১২০ পাউন্ডের মতো। \n\nসবচেয়ে দামি যে ভাইব্রেটরের কথা জানা যায় তা হীরে-বসানো, এবং দাম দশ লাখ পাউন্ড। \n\nলিয়ান দুশ্চিন্তা বোধ করেন যে তিনি 'যৌন খেলনা আসক্তিতে' ভুগছেন কিনা\n\nযৌন খেলনা কি আসক্তি তৈরি করে?\n\nঅবশ্য ব্রিটেনের স... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"়তো এই ভাইব্রেটর নিযে কোন সমস্যা বোধ করবে। কিন্তু তেমন কিছু হয় নি। ওটা আমরা যৌনমিলনের আগে ব্যবহার করি।\"\n\nএখন, এটা স্পষ্ট করা দরকার যে বিশেষজ্ঞদের মতে এরকম কোন কিছু শারীরিকভাবে হওয়া সম্ভব নয়।\n\nকিন্তু মাত্র একটি যৌন খেলনার প্রতি আসক্তির কথা শুধু যে লিয়ান একাই বলছেন তা-ও নয়। \n\n২০১৬ সালে 'ডেড ভ্যাজাইনা সিনড্রোম' নামে একটা রোগের কথা বলা হচ্ছিল। \n\nবলা হচ্ছিল মহিলারা অতিমাত্রায় ভাইব্রেটর ব্যবহার করলে এরকম অনুভূতিহীনতা সৃষ্টি হতে পারে। \n\nএ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে প্রচুর হৈচৈ হয়, কিন্তু মেডিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে এর কোন প্রমাণ মেলে নি। \n\nবিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন:\n\n'সেক্স টয়' সম্পর্কে অদ্ভূত সব তথ্য\n\nযৌন আনন্দের জন্য গাঁজা ব্যবহার করেন যে লোকেরা\n\n 'ভালোবাসা থাকলেও কখনো যৌন মিলন হয়নি'\n\nযৌন আসক্তি বলে কি সত্যিই কিছু আছে?\n\n'৩৭বছর যৌন সম্পর্ক না করায় আমার মন খারাপ থাকতো'\n\nঅত্যধিক যৌন আসক্তি কি আসলেই 'নেশা'?"} {"inputs":"...৮৮টি গ্রাম - যেগুলো মূলত রোহিঙ্গারা বাস করতো - পুরোপুরি কিংবা আংশিকভাবে আগুনে পুড়ে গেছে। \n\nশরণার্থীরা বলছে, সেনাবাহিনী এবং বৌদ্ধরা দাঙ্গাকারীরা বেশীরভাগ অগ্নিসংযোগের জন্য দায়ী। তবে সরকার বলছে, রোহিঙ্গা যোদ্ধা এবং এমনকি বাসিন্দা নিজেরাই আগুন লাগায় প্রচারণা চালানোর উদ্দেশ্য নিয়ে। \n\nসমাজ কল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব সোয়ে অঙ বলেন, রোহিঙ্গারা যেসব পল্লীতে বাস করতো, সেগুলো \"ঠিক গোছানো নয়\", তাই সারিবদ্ধভাবে এক হাজার ঘরবাড়ি নিয়ে ছোটছোট গ্রাম গড়ে তোলা যেতে পারে যেখানে উন্... বাকি নিবন্ধটি লিখুন:","targets":"দের মধ্যে বিতরণ করা হবে, নয়তো বিক্রি করা হবে। \n\nতিনি বলেন, \"জমি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে আছে। ফসল তোলার কেউ নেই। তাই সরকার ফসল কাটার আদেশ দিয়েছে।\" \n\nআন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচের এশিয়া বিষয়ক উপপরিচালক ফিল রবার্টসন বলছেন, মিয়ানমার সরকার এসব জমি অন্তত মানবিক কাজে ব্যয় করবে বলেই তারা আশা করছেন। \n\n\"সহিংসতা এবং অগ্নি সংযোগ করে মালিকদের দেশ থেকে বিতাড়ন করলেই, কোন জমির ফসলকে মালিকবিহীন বলা যায় না।\""}