diff --git "a/bengali-urdu/valid.csv" "b/bengali-urdu/valid.csv" new file mode 100644--- /dev/null +++ "b/bengali-urdu/valid.csv" @@ -0,0 +1,119 @@ +source_url,target_url,text,summary +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%93-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AD-2/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92%D8%8C-%DB%81%D9%86%D8%AF%D9%88%D8%B3%D8%AA%D8%A7%D9%86-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%DA%88%D9%86%D9%85%D8%A7%D8%B1%DA%A9-%DA%A9%DB%92-%D8%AF%D8%B1%D9%85%DB%8C/,"বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে ভারত ও ডেনমার্কের মধ্যে সহযোগিতামূলক চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি আজ (২৭ জুন) প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী’র পৌরহিত্যে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে জানানো হয়েছে। এই বছরের ২২ মে-তে এই সহযোগিতামূলক চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে ভারত-ডেনমার্ক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক একটি ঐতিহাসিক মাইলফলকে পৌঁছয়। সমঝোতার মূল উদ্দেশ্য হল দুটি দেশের মধ্যে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার বাতাবরণ গড়ে তোলা।পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, জল, বস্তু বিজ্ঞান, ব্যয়সাধ্য স্বাস্থ্য পরিষেবা, কৃত্রিম জীববিদ্যা, খাদ্য ও সমুদ্র-বিষয়ক অর্থনীতির ক্ষেত্রগুলিকে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে। দুটি দেশের বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গবেষণআর পরীক্ষাগার এবং সংস্থা এই সমঝোতার আওতায় রয়েছে।",کابینہ نے، ہندوستان اور ڈنمارک کے درمیان سائنس، ٹیکنالوجی اور اختراع کے میدان میں تعاون پر ہوئے مفاہمت نامے کے بارے میں آگاہ کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A7%A7%E0%A7%A7-%E0%A6%93-%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-11-%D8%A7%D9%88%D8%B1-12-%D9%86%D9%88%D9%85%D8%A8%D8%B1-%DA%A9%D9%88-%DA%A9%D8%B1%D9%86%D8%A7%D9%B9%DA%A9%D8%8C-%D8%AA%D9%85%D9%84-%D9%86%D8%A7%DA%88/,"নয়াদিল্লি, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আগামী ১১ ও ১২ নভেম্বর কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলেঙ্গানা সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। ১১ তারিখে সকাল পৌনে ১০টায় বেঙ্গালুরুর বিধান সৌধে সন্ত কবি কঙ্ক দাস-এর প্রতিমূর্তিতে তিনি মাল্যদান করবেন। এরপর বেলা ১০.২০ মিনিট নাগাদ বেঙ্গালুরুর কেএসআর রেল স্টেশনে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং ভারত গৌরব কাশী দর্শন ট্রেনের যাত্রা সংকেত দেবেন। বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের দু নম্বর টার্মিনালটির উদ্বোধন করবেন তিনি। দুপুর ১২টার সময় প্রধানমন্ত্রী প্রভু কেম্পেগৌড়ার ১০৮ ফুট দীর্ঘ ব্রোঞ্জ মূর্তির আবরণ উন্মোচন করবেন। এরপর ঐদিন দুপুর সাড়ে ১২টার সময় তিনি যোগ দেবেন একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে। বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ তামিলনাড়ুর দিনদুগুল-এ গান্ধী গ্রাম রুরাল ইন্সটিটিউটের ৩৬-তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। পরের দিন অর্থাৎ ১২ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় শ্রী মোদী অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। বিকেল সাড়ে ৩টেয় আবার তিনি তেলেঙ্গানার রামগুন্ডাম-এ আরএফসিএল প্ল্যানটি পরিদর্শন করবেন। ওই রামগুন্ডামেই আবার বিকেল ৪.১৫ মিনিট নাগাদ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী। ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের যে দু নম্বর টার্মিনালটির উদ্বোধন করবেন সেটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৫ হাজার কোটি টাকার মতো। ওই টার্মিনালটি দিয়ে প্রতি বছর ৫-৬ কোটি বিমান যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন। এটির নকশা তৈরি করা হয়েছে উদ্যান নগরী বেঙ্গালুরুর বৈচিত্র্যের অনুকরণে। এই টার্মিনাল দিয়ে যাতায়াতের সময় যাত্রীরা উদ্যানের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাওয়ার অনুভূতি লাভ করবেন। ১০ হাজার বর্গমিটারেরও বেশি সবুজ দেওয়াল, ঝুলন্ত বাগান এবং আউটডোর গার্ডেনের মধ্যে দিয়ে তাদের যাতায়াতের অভিজ্ঞতা হবে। এই টার্মিনালটির মধ্যে কর্ণাটকের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পাশাপাশি ভারতীয় আবেগ ও চিন্তাদর্শের প্রতিফলন ঘটেছে। টার্মিনালটির আর একটি বৈশিষ্ট্য হল, চারটি নীতি অনুসরণ করা হয়েছে এটির সার্বিক নির্মাণ কাজে। এগুলি হল, উদ্যানের মধ্যে অবস্থিত একটি টার্মিনাল, তার যথাযথ সুরক্ষা, প্রযুক্তিগত প্রয়োগ এবং শিল্প ও সংস্কৃতির স্পর্শ। বেঙ্গালুরুর কেএসআর রেল স্টেশনে যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনটির যাত্রার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী সেটি যাতাযাত করবে চেন্নাই ও মাইশুরুর মধ্যে। দেশে এটি হল পঞ্চম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন। অন্য দিকে প্রধানমন্ত্রী যে ভারত গৌরব কাশী যাত্রা ট্রেনটির উদ্বোধন করবেন সেটির সূচনা হবে ভারত গৌরব কর্মসূচির আওতায়। কেন্দ্রীয় রেল মন্ত্রক এবং কর্ণাটক সরকারের যৌথ উদ্যোগে পুণ্যার্থীরা কর্ণাটক থেকে কাশী যাত্রার সুযোগ পাবেন এই ট্রেনটিতে। তাঁদের থাকা এবং কাশী, অযোধ্যা ও প্রয়াগ দর্শনের বন্দোবস্ত করবে রেল মন্ত্রক। শ্রী নাড়া প্রভু কেম্পেগৌড়ার ১০৮ মিটার দীর্ঘ যে ব্রোঞ্জ মূর্তিটির আবরণ উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী সেটি প্রভু কেম্পেগৌড়ার অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে নির্মিত হয়েছে। এই মূর্��িটি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে ৯৮ টন ব্রোঞ্জ এবং ১২০ টন ইস্পাত। অন্ধ্রপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। গ্রীনফিল্ড রায়পুর-বিশাখাপত্তনম অর্থনৈতিক করিডরটিরও তিনি উদ্বোধন করবেন। ৬ লেনের এই করিডরটি বানাতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৩ হাজার ৭৫০ কোটি টাকারও মতো। এই করিডরটির মাধ্যমে ছত্তিশগড় ও ওড়িশার সঙ্গে বিশাখাপত্তনম বন্দর এবং চেন্নাই কলকাতা জাতীয় মহাসড়কের শিল্প তালুকগুলির মধ্যে যোগসূত্র স্থাপিত হবে। এর মাধ্যমে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যাবে ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশের আদিবাসী অধ্যুষিত অনগ্রসর এলাকাগুলিতে। বিশাখাপত্তনমে কনভেন্ট জংশন থেকে শীলানগর জংশন পর্যন্ত পোর্ট রোডেরও শিলান্যাস করবেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এর ফলে বিশাখাপত্তনম শহরে যানজটের আশঙ্কা অনেকটাই হ্রাস পাবে। ওইদিন প্রধানমন্ত্রী ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৩২৬এ জাতীয় মহাসড়কের নরসান্নাপেটা থেকে পথপতনম সেকশনটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে উন্নততর যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটি বিশেষভাবে কার্যকর হবে। অন্ধ্রপ্রদেশে ২ হাজার ৯০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নির্মিত ওএনজিসি-র ইউ-ফিন্ড অনশোর ডিপ ওয়াটার ব্লক প্রজেক্টটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। শ্রীকাকুলাম, আঙ্গুল প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপ লাইন প্রকল্পটিরও শিলান্যাস করবেন তিনি। গ্যাস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের ৭৪৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পাইপলাইন তৈরি করতে ব্যয়ের মাত্রা ধরা হয়েছে ২৬৫০ কোটি টাকার মত। এই পাইপ লাইনটি দিয়ে প্রাকৃতিক গ্যাসের যোগান দেওয়া হবে শিল্প ও বাণিজ্যিক সংস্থা এবং গৃহস্থ বাড়িতে। বিশাখাপত্তনম রেল স্টেশনটিকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে ৪৫০ কোটি টাকার এক বিশেষ প্রকল্পেরও শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী। এটির নির্মাণ কাজ শেষ হলে প্রতিদিন ৭৫ হাজার রেল যাত্রী ওই স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করতে পারবেন। অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করা হবে এই স্টেশনটিতে। বিশাখাপত্তনমের মৎস্য বন্দরটির আধুনিকীকরণের একটি প্রকল্পেরও শিলান্যাস করবেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এই প্রকল্পটির রূপায়ণ সম্পূর্ণ করতে ব্যয় হবে আনুমানিক ১৫০ কোটি টাকা। এটির নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ হলে বন্দরটির ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে প্রায় দ্বিগুণ। তেলেঙ্গানার রামগুন্ডামে ৯ হ���জার ৫০০ কোটি টাকার কয়েকটি প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। রামগুন্ডামের সার প্রকল্পটি তিনি উৎসর্গ করবেন জাতির উদ্দেশ্যে। এই প্রকল্পটি থেকে তেলেঙ্গানার পাশাপাশি অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, ছত্তিশগড় এবং মহারাষ্ট্রের কৃষকদের কাছে সঠিক সময়ে চাহিদা মতো ইউরিয়া সার পৌঁছে দেওয়ার কাজে সুবিধা হবে। সারের উন্নত যোগানের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে অর্থনৈতিক কর্মপ্রচেষ্টাও বৃদ্ধি পাবে এই প্রকল্পটির মাধ্যমে। গড়ে উঠবে রেল, সড়ক এবং অনুসারী শিল্প সংস্থার মতো বিভিন্ন পরিকাঠামো। ভদ্রাচলম রোড- সাত্তুপল্লি রেলপথটিও জাতির উদ্দেশ্য উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী। এই রেলপথ নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা। এছাড়াও ২২০০ কোটি টাকার বেশ কয়েকটি সড়ক প্রকল্পেরও শিলান্যাস করবেন তিনি। গান্ধীগ্রাম রুরাল ইন্সটিটিউটের ৩৬ তম সমাবর্তনে ভাষণ দেবেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। অনুষ্ঠানে ২০১৮-১৯ ও ২০১৯-২০ ব্যাচের ২ হাজার ৩০০ জনেরও বেশি ছাত্রছাত্রী ডিগ্রি লাভ করবেন।",وزیر اعظم 11 اور 12 نومبر کو کرناٹک، تمل ناڈو، آندھرا پردیش اور تلنگانہ کا دورہ کریں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AE%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%81/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%85%D9%88%D9%84%D8%A7%D9%86%D8%A7-%D8%A7%D8%A8%D9%88%D8%A7%D9%84%DA%A9%D9%84%D8%A7%D9%85-%D8%A7%D9%93%D8%B2%D8%A7%D8%AF-%D8%A7%D9%88/,প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মৌলানা আবুল কালাম আজাদ এবং আচার্য জে বিকৃপালনীর জন্ম জয়ন্তীতে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেছেন। এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন : “ভারতীয় ইতিহাসের দুই মহীরূহ মৌলানাআবুল কালাম আজাদ এবং আচার্য জে বি কৃপালনীর জন্ম জয়ন্তীতে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধাজানাই। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন এবং পরবর্তী সময়ে তাঁদের অবদান আমাদের জাতি গঠনেঅত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল”।,وزیراعظم نے مولانا ابوالکلام آزاد اور آچاریہ جے بی کرپلانی کو ان کی سالگرہ پر خراج تحسین پیش کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9B%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%97%E0%A7%9C%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7-%DA%86%DA%BE%D8%AA%DB%8C%D8%B3-%DA%AF%DA%91%DA%BE-%DA%A9%DB%92-%DA%AF%D9%88%D8%B1%D9%86%D8%B1-%D8%A8%D9%84%D8%B1%D8%A7%D9%85-%D8%AC/,"ছত্তিশগড়ের রাজ্যপাল শ্রী বলরামজি দাস ট্যান্ডনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “ছত্তিশগড়ের রাজ্যপাল শ্রী বলরামজি দাস ট্যান্ডনের প্রয়াণে আমি মর্মাহত। জনজীবনে বিশেষ শ্রদ্ধাভাজন এমন এক ব্যক্তিকে আমরা হারালাম, সমাজের প্রতি যাঁর সেবা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। এই শোকের মুহূর্তে তাঁর পরিবার-পরিজন এবং শুভানুধ্যায়ীদের মতো আমিও সমানভাবেই চিন্তিত। শ্রী বলরাম দাস ট্যান্ডন পাঞ্জাবের শান্তি ও প্রগতির লক্ষ্যে বহু দশক ধরেই কাজ করে গেছেন। শিল্প ও শ্রম-কল্যাণ সম্পর্কে তাঁর আবেগ ও অনুভূতি ছিল তীক্ষ্ণ। তাঁর প্রশাসনিক অভিজ্ঞতার ফলে এই রাজ্যটি বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছে। জরুরি অবস্থার বিরোধিতা করার মতো যে সাহস তিনি দেখিয়েছিলেন তা কোনও দিনই ভুলে যাওয়ার মতো বিষয় নয়”।",وزیراعظم کا چھتیس گڑھ کے گورنر بلرام جی داس ٹنڈن کے انتقال پر اظہار تعزیت +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%8F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%93/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%DA%88%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D9%86-%D8%A7%DB%92-%D9%B9%DB%8C%DA%A9%D9%86%D8%A7%D9%84%D9%88%D8%AC%DB%8C-%D8%A7%D8%B3%D8%AA%D8%B9%D9%85%D8%A7%D9%84/,"ডিএনএ প্রযুক্তি (প্রয়োগ ও ব্যবহার) নিয়ন্ত্রণ বিল, ২০১৮ আজ অনুমোদিত হ’ল প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। এই বিলটি প্রণয়ন ও তা আইনে রূপান্তরিত করার মূল উদ্দেশ্য হ’ল বিচারের রায়দান ব্যবস্থাকে আরও সুচারু করতে ডিএনএ-ভিত্তিক ফরেন্সিক প্রযুক্তির প্রয়োগ বৃদ্ধি করা। অপরাধমূলক ঘটনার সমাধান ও নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ডিএনএ প্রযুক্তির উপযোগিতা ও কার্যকারিতা বিশ্বের সর্বত্রই স্বীকৃতিলাভ করেছে। সংশ্লিষ্ট বিলটি আইনে পরিণত হলে ডিএনএ সম্পর্কিত গবেষণাগারগুলিকে বাধ্যতামূলকভাবে নিয়ন্ত্রণ বিধির আওতায় নিয়ে আসা সম্ভব হবে। এর সুবাদে ডিএনএ পরীক্ষার ফলাফলের নির্ভরযোগ্যতা সম্পর্কে সরকারিভাবে আশ্বাসও দেওয়া যাবে। শুধু তাই নয়, এ সম্পর্কিত যাবতীয় খুঁটিনাটির অপব্যবহার ও নষ্ট হয়ে যাওয়ার হাত থেকেও বাঁচানো যাবে। ফলে সুরক্ষিত থাকবে নাগরিকদের গোপনীয়তার অধিকার। ডিএনএ নিয়ন্ত্রণ বিধি কার্যকর হলে একদিকে যেমন অপরাধমূলক ঘটনার বিচার প্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে সম্পূর্ণ হবে, অন্যদিকে তেমনই প্রকৃত অপরাধীদের আরও ভালোভাবে চিহ্নিত করা যাবে। অপরাধমূলক ঘটনার সূত্রে কোনও ব্যক্তি নিখোঁজ বা বেপাত্তা হয়ে গেলে তার সঙ্গে সনাক্তকরণ না হওয়া মৃতদেহের মিল বা অমিল আরও ভালোভাবে খুঁজে পাওয়াও সম্ভব হবে। কোনও বড় ধরণের দুর্ঘটনা বা বিপর্যয়ের মুহূর্তে নিহত ব্যক্তিদের প্রকৃত পরিচয় সম্পর্কেও নিশ্চিত হওয়া যাবে সঠিক ও নিয়ন্ত্রিত ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে।",کابینہ نے ڈی این اے ٹیکنالوجی (استعمال اور عمل؍ا یپلیکیشن) ریگولیشن بل 2018 کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%B3%D9%88%D8%A7%D9%85%DB%8C-%D9%88%D9%88%DB%8C%DA%A9%D8%A7%D9%86%D9%86%D8%AF-%DA%A9%DB%8C-%D8%AC%DB%8C%D9%86%D8%AA%DB%8C-%D9%BE%D8%B1%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7/,স্বামী বিবেকানন্দেরজন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায়তিনি বলেছেন : “স্বামীবিবেকানন্দের জন্মজয়ন্তীতে আমি তাঁর উদ্দেশ্যে প্রণাম জানাই। আজ জাতীয় যুব দিবস।এই দিনটিতে আমি অভিবাদন জানাই নব ভারতের রূপকার দেশের তরুণ ও যুব সমাজের অসীমউৎসাহ এবং অদম্য প্রাণশক্তিকে । ”,سوامی وویکانند کی جینتی پروزیر اعظم کا سلام عقیدت +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F-%E0%A6%85%E0%A6%AB-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-2/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92%D8%A8%DA%BE%D8%A7%D8%B1%D8%AA-%DA%A9%DB%92-%D8%A7%D9%86%D8%B3%D9%B9%DB%8C-%D9%B9%DB%8C%D9%88%D9%B9-%D8%A2%D9%81-%DA%86%D8%A7%D8%B1%D9%B9%D8%B1%DA%88/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে ইন্সটিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টস অফ ইন্ডিয়া এবং বাহরিন ইন্সটিটিউট অফ ব্যাঙ্কিং অ্যান্ড ফিনান্সের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতাপত্রটি অনুমোদিত হয়েছে। বাহারিনে হিসাব-নিকাশ, আর্থিক ও অডিট সংক্রান্ত জ্ঞান ভান্ডারকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে যৌথভাবে কাজ করার জন্য এই সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই সমঝোতার শর্ত অনুসারে আইসিএআই, বিআইবিএফ-এর অ্যাকাউন্টিং এবং ফিনান্স সংক্রান্ত পাঠ্যক্রমের চালু সিলেবাস পর্যালোচনার জন্য টেকনিক্যাল সহায়তা দেবে। বাহরিনের ছাত্রছাত্রীরা যাতে সিএ পাঠ্যক্রমে পরীক্ষা দিয়ে আইসিএআই-এর সদস্যপদ পেতে পারেন, তার সুপারিশ করা হবে। বাহারিনের উপযুক্ত যোগ্য ছাত্রছাত্রীদের জন্য পেশাগত পরীক্ষা আয়োজনে আইসিএআই সহায়তা করবে। এই সমঝোতার ফলে দু’দেশের অ্যাকাউন্টিং ও অডিট সংক্রান্ত ক্ষেত্রে একটি পারস্পরিক স্বার্থের উপযোগী কার্যকর সম্পর্ক গড়ে উঠবে বলে মনে করা হচ্ছে।",کابینہ نےبھارت کے انسٹی ٹیوٹ آف چارٹرڈ اکاؤنٹنٹس اور بحرین کے ، بحرین انسٹی ٹیوٹ آف بینکنگ اینڈ فائنانس کے درمیان مفاہمت نامے کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%AC%D9%86%D8%A7%D8%A8-%D9%85%D8%AD%D9%85%D8%AF-%D8%A7%D8%B3%D8%B1%D8%A7%D8%B1%D8%A7%D9%84%D8%AD%D9%82-%DA%A9%DB%92-%D8%A7%D9%86%D8%AA/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আসারুল হকের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন। এক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “লোকসভার সাংসদ মহম্মদ আসারুল হকের প্রয়াণে আমি মর্মাহত। তিনি বিহারের কিষাণগঞ্জের সাংসদ ছিলেন। দুঃখের এই মুহূর্তে তাঁর পরিবার-পরিজন ও সমর্থকদের আমি সমবেদনা জানাই।”",وزیر اعظم نے جناب محمد اسرارالحق کے انتقال پر تعزیت کا اظہار کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%8F-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%B7%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0-%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%A0%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%A7%DB%8C%D9%86-%DA%88%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D9%85-%D8%A7%DB%92-%DA%A9%DB%8C-%DA%86%DA%BE%D9%B9%DB%8C-%D9%85%DB%8C%D9%B9%D9%86%DA%AF/,"নতুন দিল্লীতে আজ (১৮ অক্টোবর, ২০১৮) জাতীয় বিপর্যয় পরিচালন কর্তৃপক্ষের (এনডিএমএ) ষষ্ঠ বৈঠকে পৌরহিত্য করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশে বিপর্যয়জনিত পরিস্থিতির মোকাবিলায় এনডিএমএ-র বিভিন্ন কার্যকলাপ প্রধানমন্ত্রী পর্যালোচনা করেন। এনডিএমএ-র বিভিন্ন চলতি প্রকল্পও তিনি খতিয়ে দেখেন। জীবন ও সম্পত্তি রক্ষায় দুর্যোগজনিত পরিস্থিতির মোকাবিলার কাজে যুক্ত অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে এনডিএমএ-র সমন্বয়ের ভিত্তিতে কাজ করার ওপর তিনি জোর দেন। বিভিন্ন স্থানে বিপর্যয় পরিচালন ব্যবস্থায় আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনা কাজে লাগানোর কথাও তিনি বলেন। বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী শ্রী অরুণ জেটলি এবং কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষককল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী শ্রী রাধামোহন সিং উপস্থিত ছিলেন। এনডিএমএ-র বিভিন্ন আধিকারিকরাও বৈঠকে যোগ দেন।",وزیراعظم نے این ڈی ایم اے کی چھٹی میٹنگ کی صدارت کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7-%D8%B3%D9%86%D8%AF%D8%B1%DB%8C-%D8%AF%D9%88%D8%B1%DB%81%D8%8C-%D8%AC%DA%BE%D8%A7%D8%B1%DA%A9%DA%BE%D9%86%DA%88-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D9%85/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ সিন্ধ্রিতে এক অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় সরকার এবং ঝাড়খন্ড সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের শিলান্যাস করেন। এই প্রকল্পগুলি হল- · হিন্দুস্হান উর্বরক এবং রসায়ন লিমিটেডের সিন্ধ্রি সার প্রকল্পের পুনরুজ্জীবন · ভারতের গ্যাস কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে রাঁচি শহর গ্যাস বিতরন প্রকল্প · দেওঘরে অল ইন্ডিয়া ইন্সিটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (এইমস) · দেওঘর বিমানবন্দরের উন্নয়ন প্রকল্প · পত্রাতু সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট তিনি জনঔষধী কেন্দ্র স্হাপনের জন্য সমঝোতা বিনিময় অনুষ্ঠানও প্রত্যক্ষ করেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ভগবান বীরসা মুন্ডার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকার একযোগে ঝাড়খন্ডের দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেসব প্রকল্পের জন্য আজ ভিত্তিপ্রস্তর স্হাপন করা হয়েছে, তার জন্য মোট ব্যয় হবে ২৭ হাজার কোটি টাকা। তিনি বলেন, এইসব উন্নয়ন প্রকল্পগুলি ঝাড়খন্ডের যুবকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। শ্রী মোদী বলেন, যখন তিনি প্রধানমন্ত্রী পদের দায়িত্ব গ্রহন করেছিলেন, তখন দেশের ১৮ হাজার গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ ছিল না। আমরা এইসব গ্রামে মানুষের জীবনকে আলোকোজ্জ্বল করে তুলতে কাজ করেছি এবং এইসব জায়গায় বিদ্যুতের সংযোগ নিয়ে গেছি। আমরা আরও এক পা এগিয়ে ভারতের প্রত্যেকটি পরিবারে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহন করেছি। তিনি বলেন, যেসব সার কারখানাগুলি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ হয়েছিল, সেগুলি পুনরুজ্জীবনের জন্য উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে। পূর্ব ভারত এর ফলে সর্বাধিক উপকৃত হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঝাড়খন্ডে এইমস স্হাপনের ফলে এই রাজ্যের স্বাস্হ্য পরিষেবা ক্ষেত্রে রূপান্তর আসবে। দরিদ্র মানুষরা উচ্চমানের স্বাস্হ্য পরিষেবা পাবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার বিমান ভ্রমণকে সবার নাগালের মধ্যে এনেছে এবং সুলভ করেছে। /…",وزیراعظم کا سندری دورہ، جھارکھنڈ میں مختلف ترقیاتی پروجیکٹس کا سنگ بنیاد رکھا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%93/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%88%DB%8C%D8%B3%D9%B9%D8%B1%D9%86-%DA%A9%D9%88%D8%B1%D9%B9-%D8%A7%DB%8C%D9%86%DB%8C%DA%A9%D8%B3%DB%8C-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A7%D8%B1/,"আজনয়াদিল্লিতে নবনির্মিত ওয়েস্টার্ন কোর্ট অ্যানেক্স ভবনের দ্বারোদ্ঘাটন করলেনপ্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। কাজের সূত্রে রাজধানীতে আগত সাংসদরা এইঅ্যানেক্স ভবনে সাময়িকভাবে অবস্থান করতে পারবেন। ভবনেরদ্বারোদ্ঘাটন অনুষ্ঠানে ভাষণদানকালে লোকসভার অধ্যক্ষ শ্রীমতী সুমিত্রা মহাজনেরভূয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মূলত শ্রীমতী মহাজনের নিরলসপ্রচেষ্টার ফলেই এই ভবন নির্মাণের কাজ সঠিক সময়ে সম্পূর্ণ হয়েছে। এই প��রকল্পরূপায়ণের প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে তিনি ছিলেন খুবই সজাগ ও সতর্ক। প্রকল্পটিরকাজ যে নির্দিষ্ট সময় ও ব্যয়বরাদ্দ অনুসারে সম্পূর্ণ হয়েছে সে কথারও উল্লেখ করেনশ্রী নরেন্দ্র মোদী। এই নির্মাণ প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত সকলকেই এজন্য অভিনন্দনজানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীবলেন, নবনির্বাচিত সাংসদরা যখন কাজের সূত্রে রাজধানীতে আসেন, তখন অনেক সময়েই তাঁদেরহোটেলে থাকতে হয়। এই বিষয়টি নিয়ে প্রচারও কম হয় না। কিন্তু প্রকৃত সমস্যা হলসরকারি বাসস্থানগুলিতে যে সমস্ত প্রাক্তন সাংসদ বসবাস করতেন সেগুলি নির্দিষ্টসময়ের মধ্যে খালি করে দিতে তাঁরা অপারগ হন। কেন্দ্রীয়সরকার ডঃ বাবাসাহেব আম্বেদকরের পথ ও আদর্শ অনুসরণ করে চলছে বলে উল্লেখ করেন শ্রীমোদী। তিনি বলেন, ডঃ আম্বেদকরের জীবনাদর্শের মূলমন্ত্রই ছিল ‘সম্প্রীতির সঙ্গেসহাবস্থান’। তাই, দেশের দরিদ্রতম মানুষটির জন্য কাজ করে যাওয়া তাঁর সরকারের একবিশেষ নীতি। প্রধানমন্ত্রীঘোষণা করেন যে নয়াদিল্লির ২৬, আলিপুর রোডের যে বাড়িটিতে বাবাসাহেব আম্বেদকর তাঁরশেষ জীবনে বসবাস করতেন, সেটি একটি স্মারক হিসেবে উদ্বোধন করা হবে বাবাসাহেবেরজন্মবার্ষিকীর প্রাক্কালে ১৩ এপ্রিল, ২০১৮ তারিখে। ডঃ আম্বেদকরের নামে কোন কোন ব্যক্তিযে রাজনীতির খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন, তার তীব্র নিন্দা করেন প্রধানমন্ত্রী। /",وزیراعظم نے ویسٹرن کورٹ اینیکسی میں ارکان پارلیمنٹ کیلئے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%87/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%AC%D9%86%D8%A7%D8%A8-%D8%A7%DB%8C%D9%85-%D9%88%DB%8C%D9%86%DA%A9%DB%8C%D8%A7-%D9%86%D8%A7%D8%A6%DB%8C%DA%88%D9%88-%DA%A9%D8%A7-%D9%86/,"উপরাষ্ট্রপতি পদে বেঙ্কাইয়া নাইডুর প্রথম বর্ষপূর্তিতে ‘মুভিং অন, মুভিং ফরোয়ার্ড- এ ইয়ার ইন অফিস’শীর্ষক বইটি প্রকাশ করলেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জানান, শ্রী বেঙ্কাইয়া নাইডুর সঙ্গে তিনি বহু বছর কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। শ্রী নাইডু সবকিছুর ওপর দায়িত্ববোধকে গুরুত্ব দেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। শ্রী মোদী বলেন, শ্রী বেঙ্কাইয়া নাইডু নিজের সব দায়িত্ব পালনের জন্য প্রচুর পরিশ্রম করেন এবং সহজেই সব ভূমিকায় মানিয়ে নিতে পারেন। শ্রী নাইডু জনসেবার কাজে ৫০ বছর কাটিয়েছেন- ১০ বছর ছাত্র রাজনীতিতে এবং ৪০ বছর রাজ্য ও জাতীয় স্তরের রাজনীতিতে তিনি যুক্ত রয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। শ্রী ���োদী বলেন, শ্রী বেঙ্কাইয়া নাইডুর সকলের কাছে নিজেকে আপন করে নেবার ক্ষমতা রয়েছে। তিনি নিয়মানুবর্তীতা মেনে চলেন। যখনই তিনি কোনো দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখনই তিনি নেতৃত্বদানে পথ-প্রদর্শকের ভূমিকা পালন করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শ্রী নাইডু সবসময়ই সেরা বিশেষজ্ঞদের কাজে লাগিয়ে এটাই নিশ্চিত করেন যাতে নির্ধারিত কাজ যথাযথভাবে হয়। প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেন যে যখন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী শ্রী বেঙ্কাইয়া নাইডুকে মন্ত্রিসভায় নিতে চেয়েছিলেন, তখন শ্রী নাইডু গ্রামোন্নয়নের দায়িত্ব পাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। শ্রী নাইডু হৃদয় থেকে একজন কৃষক এবং কৃষক ও কৃষিকাজের কল্যাণের বিষয়ে খুবই উৎসাহী, বলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী জানান যে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা শ্রী নাইডুর প্রচেষ্টার ফলে রূপায়িত হয়েছে। এক সময়ে যখন রাজনৈতিক আলোচনা কেবল রেলকে কেন্দ্র করেই হত, সেই সময় তিনি নিশ্চিত করেন যাতে নেতারা সড়ক ও যোগাযোগের অন্য মাধ্যমগুলির বিষয়ে আরো চিন্তাভাবনা করেন। শ্রী মোদী রাষ্ট্রপতির ইংরেজী ও তেলেগু ভাষায় বাঙ্মিতার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এটি প্রশংসনীয় যে উপরাষ্ট্রপতি তাঁর দপ্তরের প্রথম বছরের কাজকর্ম সম্বন্ধে রিপোর্ট কার্ড পেশ করেছেন, যাতে সংসদের ভেতর ও বাইরে তাঁর বহু ভালো কাজের উল্লেখ রয়েছে। /",وزیراعظم نے جناب ایم وینکیا نائیڈو کا نائب صدر جمہوریہ کے عہدہ پر ایک سال مکمل ہونے کے موقعے پر منعقدہ کتاب کے اجرا کی تقریب سے خطاب کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%B8-%E0%A6%93-%E0%A6%85%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%82-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%A7%D9%86%D8%B3%D9%B9%DB%8C-%D9%B9%DB%8C%D9%88%D9%B9-%D8%A7%D9%93%D9%81-%DA%86%D8%A7%D8%B1%D9%B9%D8%B1%DA%88-%D8%A7%DA%A9%D8%A7%D8%A4%D9%86%D9%B9/,"পেশাদারিত্বের নিয়মনীতি, প্রযুক্তিগত গবেষণা, পেশাগত উন্নয়ন প্রচেষ্টা, অ্যাকাউন্টেসিতে প্রশিক্ষণ, অডিট ব্যবস্থার কাজকর্ম ও মানের ওপর নজরদারি, অ্যাকাউন্টিং-এর ক্ষেত্রে জ্ঞানের প্রসার, পেশাগত দক্ষতা তথা মেধা বিকাশ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা প্রসারের লক্ষ্যে চুক্তিবদ্ধ হতে চলেছে ভারত ও তানজানিয়া। এই মর্মে ভারতের ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ ইন্ডিয়া (আইসিএআই) এবং তানজানিয়ার ন্যাশনাল বোর্ড অফ অ্যাকাউন্ট্যান্টস অ্যান্ড অডিটার্স (এনবিএএ)-এর মধ্যে একটি মউ স্বাক্ষরের প্রস্তাবে আজ (১৮ই জুলাই, ২০১৮) অনুমোদন দেওয়া ��ল প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। মউ স্বাক্ষরের ফলশ্রুতিতে আইসিএআই-এর সদস্য, ছাত্রছাত্রী এবং তাঁদের সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থ রক্ষার ক্ষেত্রে এক বিশেষ সম্পর্ক গড়ে উঠবে। এছাড়া, পেশাদারী অভিজ্ঞতার পরিসরকে আরও বাড়িয়ে তোলারও সুযোগ পাবেন আইসিএআই-এর সদস্যরা। মউ স্বাক্ষরের হাত ধরে এক বলিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠবে আইসিএআই এবং এনবিএএ-এর মধ্যে।",کابینہ نے انسٹی ٹیوٹ آف چارٹرڈ اکاؤنٹینس آف انڈیا اور نیشنل بورڈ آف اکاؤنٹینس اور آڈیٹرس، تنزانیہ کے درمیان مفاہمت نامے کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%88%DB%8C%DA%88%DB%8C%D9%88-%D8%A8%D8%B1%D8%AC-%DA%A9%DB%92-%D8%B0%D8%B1%DB%8C%D8%B9%DB%81-%D9%85%D9%84%DA%A9-%D8%A8%DA%BE%D8%B1/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ (মঙ্গলবার ২৯ মে) ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দেশ জুড়ে ‘মুদ্রা যোজনা’র সুফলভোগীদের সঙ্গে মত-বিনিময় করেন। সরকারি প্রকল্প ও কর্মসূচিগুলির সুফলভোগীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর এটি দ্বিতীয় আলাপচারিতা। এই যোজনার সুফলভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময়ে সন্তোষপ্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুদ্রা যোজনা বিভিন্ন ধরনের কর্মসংস্হানের উৎস হয়ে উঠেছে। তিনি আরও বলেন, এই কর্মসূচির মাধ্যমে সুদ কারবারি ও দালালদের জাল থেকে শিল্পোদ্যোগীরা রেহাই পেয়েছেন। যুব সম্প্রদায়, মহিলা এবং যারা নিজস্ব ব্যবস্হা শুরু বা ব্যবসার পরিধি বাড়াতে চান তাদের জন্য এই কর্মসূচি নতুন সুযোগ এনে দিয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনার মাধ্যমে এখনও পর্যন্ত ৫ লক্ষ ৭৫ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ১২ কোটি ঋণ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে, ২৮ শতাংশ অর্থাৎ, ৩ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ঋণ প্রথমবার শিল্প বা ব্যবসা করতে চলেছেন এমন উদ্যোগীদের দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রদেয় মোট ঋণ সহায়তার মধ্যে ৭৪ শতাংশই মহিলা সুবিধাভোগী। এমনকি, তপশিলী জাতি, উপজাতি ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণীর মানুষজনকে মোট প্রদেয় ঋণের ৫৫ শতাংশ দেওয়া হয়েছে। মুদ্রা যোজনার উপভোক্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই উদ্যোগ গরিব মানুষের জীবনযাত্রা পাল্টে দিয়েছে। ছোট ও অতিক্ষুদ্র ব্যবসাকেও এই উদ্যোগে সামিল করার ফলে মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্হাকে শক্তিশালী ���রতে সাহায্য করেছে। সেইসঙ্গে তা সাফল্যের দিশা দেখিয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। স্বনিযুক্তির ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজেই নিজের কর্মসংস্হানের ব্যবস্হা করা অত্যন্ত গর্বের বিষয়। এটি মানুষকে নিজের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করেছে। এক সময় স্ব-নিযুক্তির বিষয়টিকে অসম্ভব বলে মনে করা হত। আলাপচারিতা ও মত-বিনিময়ের সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুদ্রা যোজনা যদি কয়েক বছর আগেই রূপায়ন করা যেত তাহলে, লক্ষ লক্ষ মানুষকে নিজস্ব ব্যবসা চালু করতে তা সাহায্য পারত। এমনকি, কাজের খোঁজে মানুষের স্হানান্তরও অনেকাংশে রোধ করা যেত। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপচারিতার সময় সুবিধাভোগীরা জানান, মুদ্রা যোজনা কিভাবে তাদের নিজস্ব ব্যবসা চালু করতে এবং অন্যদের কর্মসংস্হনে সাহায্য করেছে। কর্পোরোট বহির্ভুত, অতিক্ষুদ্র ও ছোট শিল্পোদ্যোগীদের ১০ লক্ষ টাকা ঋণ সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ২০১৫-র ৮ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী মোদী ‘মুদ্রা যোজনা’র সূচনা করেন। /",وزیر اعظم نے ویڈیو برج کے ذریعہ ملک بھر کے مدرا یوجنا استفادہ کنندگان سے ملاقات کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92%D8%8C-%DB%81%D9%86%D8%AF%D9%88%D8%B3%D8%AA%D8%A7%D9%86-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%DA%88%D9%86%D9%85%D8%A7%D8%B1%DA%A9-%DA%A9%DB%92-%D8%AF%D8%B1%D9%85%DB%8C-2/,"পশুপালন এবং খামার ব্যবসায় ভারত-ডেনমার্কের মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বসা কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভাকে আজ জানানো হল। প্রসঙ্গত, এ বছর ১৬ এপ্রিল সমঝোতাপত্রটি স্বাক্ষরিত হয়। পশুপালন এবং খামার ব্যবসায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর প্রয়োজনে সমঝোতাপত্রটি স্বাক্ষরিত হয়। খামারোন্নয়ন এবং প্রাতিষ্ঠানিক দৃঢ়তার ক্ষেত্রে চলতি ধ্যানধারনা বা জ্ঞানকে বাড়ানোর প্রয়োজনে সমঝোতাপত্রটি স্বাক্ষরিত হয়। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেক দলের প্রতিনিধিকে নিয়ে একটি যৌথ কর্মীগোষ্ঠী গঠিত হবে, যাতে যৌথ কর্মসূচি গ্রহণ করা যায়।",کابینہ نے، ہندوستان اور ڈنمارک کے درمیان مویشی پروری اور ڈیری کے میدانوں میں تعاون کےبارے میں آگاہ کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%8F%E0%A6%AB%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%B9%DB%8C%DA%A9%D9%86-%D9%BE%D9%88%D8%B1-%DA%A9%DB%92-%D8%A8%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D8%B3-%D8%A7%DB%8C%D9%81-%D8%A7%DA%A9%DB%8C%DA%88%D9%85%DB%8C-%D9%85/,"মধ্যপ্রদেশেরতেকানপুরের বিএসএফ ���্যাকাডেমিতে পুলিশের ডিজি এবং আইজিদের এক বার্ষিক সম্মেলনে যোগদেবেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৭ ও ৮ জানুয়ারি – এই দু’দিন।উল্লেখ্য, শীর্ষস্থানীয় পুলিশ আধিকারিকদের এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় প্রত্যেক বছরেই।এর আগে ২০১৪-তে অসমের গুয়াহাটি, ২০১৫-তে গুজরাটের কচ্ছ অঞ্চলের ধরদ এবং গত বছরঅর্থাৎ, ২০১৬-তে হায়দরাবাদের জাতীয় পুলিশ অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত সম্মেলনে যোগদিয়েছিলেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। বিগত বছরেরবৈঠকে আন্তঃসীমান্ত এলাকায় সন্ত্রাস এবং উগ্রপন্থী তৎপরতার বিষয়টি সম্পর্কেবিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছিল। পরিস্থিতির মোকাবিলায় নেতৃত্বদানের ভূমিকা,নমনীয় দক্ষতা এবং সমষ্টিগত প্রশিক্ষণের ওপর জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষকরে, পুলিশ বাহিনীতে প্রযুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরার পাশাপাশি, পুলিশ বাহিনীর মানবিকভাবমূর্তি গড়ে তোলার ওপরও তিনি বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। জাতীয়রাজধানীর বাইরে ডিজিপি এবং আইজিপিদের বার্ষিক সম্মেলনের উদ্যোগ-আয়োজনের বিষয়টিপ্রধানমন্ত্রীর চিন্তাভাবনা প্রসূত। তাঁর মতে, এই ধরনের আলোচনার স্থান শুধুমাত্রদিল্লির মধ্যেই সীমাবদ্ধ না রেখে, দেশের বিভিন্ন স্থানেপর্যায়ক্রমে তার আয়োজন করাপ্রয়োজন।",وزیراعظم ٹیکن پور کے بی ایس ایف اکیڈمی میں منعقد ہونے والی سالانہ ڈی جی پی کانفرنس میں شرکت کریں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%86%DB%8C%D9%BE%D8%A7%D9%84-%DA%A9%DB%92-%D8%B3%D8%A7%D8%A8%D9%82-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%BE%D8%B4%D9%BE-%DA%A9%D9%85%D9%84-%D8%AF%DB%81%D9%84-%D9%BE%D8%B1%DA%86%D9%86/,"নেপালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা নেপাল কম্যুনিষ্ট পার্টির সহ-সভাপতি শ্রী পুষ্প কমল দাহাল ‘প্রচন্ডা’ আজ নতুন দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করেন। দুই নেতার মধ্যে ভারত-নেপাল সম্পর্ক এবং পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। প্রধানমন্ত্রী, শ্রী দাহালের সঙ্গে তাঁর আগেকার বার্তালাপের কথা উল্লেখ করেন এবং ভারত-নেপাল সম্পর্কের উন্নতিতে তাঁর ভূমিকার প্রশংসা করেন। চলতি বছরে তাঁর দু’বার নেপাল সফরের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঘন ঘন উচ্চ পর্যায়ের আলাপ-আলোচনার ফলে ভারত-নেপাল সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়টি গতি পাচ্ছে।",نیپال کے سابق وزیر اعظم پشپ کمل دہل پرچنڈ کی وزیراعظم سے ملاقات +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D9%B9%DB%8C%DA%86%D8%B1%D9%88%DA%BA-%DA%A9%DB%8C-%D8%AA%D8%B9%D9%84%DB%8C%D9%85-%DA%A9%DB%8C-%D9%82%D9%88%D9%85%DB%8C/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্রমোদির পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা বুধবার শিক্ষক শিক্ষণের জাতীয় পরিষদ আইন,১৯৯৩-কে সংশোধন করার জন্য ‘ শিক্ষকশিক্ষণের জাতীয় পরিষদ (সংশোধিত) আইন, ২০১৭ ’ নামে একটি বিল সংসদে উত্থাপনের জন্য অনুমোদন দিল| কেন্দ্র, রাজ্য অথবাকেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পরিচালিত যেসব বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান এন.সি.টি.ই.-এরঅনুমতি ছাড়াই ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত শিক্ষক শিক্ষণের কোর্স চালিয়ে যাচ্ছে,তাদেরকে প্রয়োজনীয় স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এই সংশোধনী| এইসব প্রতিষ্ঠান বাবিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা ছাত্রছাত্রী বা যারা এখনও পড়ছে, তাদের ভবিষ্যত যাতে সমস্যায়না পড়ে, তার জন্য এই স্বীকৃতি একবারের জন্যই দেওয়া হবে| এইসব প্রতিষ্ঠান অথবাবিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত অথবা যারা পাশ করে বেরিয়েছে, সেইসব ছাত্রছাত্রী এই সংশোধনীরমাধ্যমে শিক্ষক হিসেবে চাকরি করার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন| এই লক্ষ্যেইমানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের বিদ্যালয় শিক্ষা ও সাক্ষরতা বিভাগ এই সংশোধনীরপ্রস্তাব এনেছে| নিয়ম অনুযায়ী যেসব প্রতিষ্ঠানবি.এড. অথবা ডি.এল.এড.-এর মত শিক্ষক শিক্ষণের কোর্স করাচ্ছে, তাদেরকে শিক্ষকশিক্ষণের জাতীয় পরিষদের কাছ থেকে এন.সি.টি.ই. আইনের ১৪ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ীস্বীকৃতি নিতে হয়| তাছাড়া সেইসব প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম এন.সি.টি.ই.আইনের ১৫ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী হতে হয়| এন.সি.টি.ই.-এর পক্ষ থেকেসমস্ত কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা ও প্রশিক্ষণেরজেলা প্রতিষ্ঠানগুলিকে (ডায়েট) এই কোর্সের জন্য অনুমোদনের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে জানানোহয়েছে| পাশাপাশি যারা ইতোমধ্যেই কোনো অনুমতি ছাড়া তা শুরু করেছে, তাদেরকে ৩১ মার্চ২০১৭ তারিখের মধ্যে অনুমতি চাওয়ার জন্য বলা হয়েছে, যাতে তাদেরকে চলতে থাকা বা আগেরকোর্সের ক্ষেত্রে একবারের জন্য এই অনুমতি দেওয়া যায়| এন.সি.টি.ই. আইন ১৯৯৩ কার্যকরহয় ১৯৯৫ সালের ১ জুলাই থেকে| এই আইন জম্মু-কাশ্মির ছাড়া গোটা দেশের জন্য প্রযোজ্য|শিক্ষক শিক্ষণ পদ্ধতিতে একটা পরিকল্পিত ও সমন্বিত অগ্রগতি আনার জন্যই এই আইন আনাহয়েছিল|",مرکزی کابینہ نے ٹیچروں کی تعلیم کی قومی کونسل کے قانون 1993 میں ترمیم منظوری دے دی ہے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%83%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%D8%B1%DB%8C%D9%86%D8%AF%D8%B1-%D9%85%D9%88%D8%AF%DB%8C-%D9%86%DB%92-%DB%8C%D9%88%D9%86%DB%8C%D8%B3%DA%A9%D9%88-%DA%A9%DB%92-%D8%AA%D8%AE%D9%84/,ইউনেস্কোর সৃজনশীল শহরগুলির মধ্যে স্থান পেলচেন্নাই। এজন্য চেন্নাইবাসীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্রমোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “এক সমৃদ্ধ সাঙ্গীতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি হিসাবেইউনেস্কোর সৃজনশীল নগরী নেটওয়ার্কে চেন্নাইয়ের নাম অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় নগরবাসীকেআমার অভিনন্দন। আমাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে চেন্নাইয়ের এক মূল্যবান অবদানরয়েছে। তাই এই ঘটনা আমাদের সকলকেই গর্বিত করে তুলেছে”।,وزیراعظم نریندر مودی نے یونیسکو کے تخلیقی شہروں کے نیٹ ورک میں شامل ہونے پر چنئی کو مبارک باد دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%9F/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%88%D8%AC%D8%A6%DB%92-%D8%AF%D8%B4%D9%85%DB%8C-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D9%88%D9%82%D8%B9-%D9%BE%D8%B1-%D8%B3%D8%A8%DA%BE%DB%8C-%DA%A9/,"নয়াদিল্লি, ০৫ অক্টোবর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বিজয়া দশমী ঊপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। শ্রী মোদী এই উৎসব সকলের জীবনে যেন সাহস, সংযম ও সদর্থক শক্তি আনে, সেই কামনাও করেছেন। প্রধানমন্ত্রী এক ট্যুইটে বলেন, “সকল দেশবাসীকে বিজয়ের প্রতীক উৎসব বিজয়া দশমীর অনেক শুভেচ্ছা। আমি কামনা করি, এই উৎসব সকলের জীবনে সাহস, সংযম ও সদর্থক শক্তি নিয়ে আসুক”।",وزیر اعظم نے وجئے دشمی کے موقع پر سبھی کو مبارکباد پیش کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%93-%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF-5/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%88%DB%8C%DA%88%DB%8C%D9%88-%D8%A8%D8%B1%DB%8C%D8%AC-%DA%A9%DB%92-%D8%B0%D8%B1%DB%8C%D8%B9%DB%92-%D9%85%D9%84%DA%A9-%D8%A8%DA%BE%D8%B1/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বৃহস্পতিবার (২০ জুন) ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দেশের কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই মতবিনিময়ের জন্য ২ লক্ষের বেশি অভিন্ন পরিষেবা কেন্দ্র বা কমন সার্ভিস সেন্টার ও ৬০০ কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রকে যুক্ত করা হয়। সরকারি প্রকল্প ও কর্মসূচিগুলির সুফলভোগীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এটি সপ্তম মতবিনিময় অনুষ্ঠান। ৬০০টিরও বেশি জেলার কৃষকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কৃষকরা দেশের ‘অন্নদাতা’। তিনি বলেন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সমস্ত প্রশংসার দাবিদার কৃষকরাই। কৃষকদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আলাপচারিতায় কৃষি ও সহযোগী ক্ষেত্র যেমন – জৈব চাষ, নীল (সমুদ্র) বিপ্লব, পশুপালন, উদ্যানপালন, পুষ্পোৎপাদন প্রভৃতি বিষয়ে মতবিময় হয়। দেশে কৃষকদের সার্বিক কল্যাণে তাঁর পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের উপার্জন দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। কৃষকরা যাতে তাঁদের উৎপাদিত ফসলের সর্বোচ্চ দাম পান, সেদিকেও নজর দেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, কৃষকরা যাতে চারা গাছ লাগানো থেকে ফসল বিক্রি পর্যন্ত চাষাবাদের সমস্ত পর্যায়ে সাহায্য পান, তা সুনিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, কাঁচামালের খরচ কমাতে, উৎপাদিত পণ্যের উপযুক্ত মূল্য প্রদানে, উৎপাদিত পণ্যের অপচয় বন্ধ করতে এবং কৃষকদের জন্য বিকল্প উপার্জনের উৎস সন্ধানে সরকার আগ্রহী। পরম্পরাগত চাষের পদ্ধতির উন্নতিতে কিভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ কৃষকদের সাহায্য করছে, তা তাঁদের বোঝাতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ বলেও তিনি জানান। এ প্রসঙ্গে তিনি ‘বীজ সে বাজার’ অর্থাৎ বীজ রোপণ থেকে উৎপাদিত ফসল বাজারে পৌঁছে দেওয়ার কথা উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করেন। চাষাবাদ ক্ষেত্রের রূপান্তর প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত ৪৮ মাসে কৃষি ক্ষেত্রের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে। এই সময়ে দেশে রেকর্ড পরিমাণ দুগ্ধ, ফলমূল ও শাকসব্জি উৎপাদিত হয়েছে বলে শ্রী মোদী উল্লেখ করেন। সরকার কৃষি ক্ষেত্রের জন্য বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ (২০১৪-১৯ পর্যন্ত) ১ লক্ষ ২১ হাজার কোটি টাকা থেকে দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২ লক্ষ ১২ হাজার কোটি টাকা করেছে। একইভাবে, খাদ্যশস্যের উৎপাদন ২০১০-১৪ সময়ের ২৫ কোটি ৫০ লক্ষ টন থেকে বেড়ে ২০১৭-১৮’তে ২৭ কোটি ৯০ লক্ষ টন হয়েছে। এমনকি, নীল (সমুদ্র) বিপ্লবের কারণে মৎস্য উৎপাদন একই সময়ে ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সেইসঙ্গে, পশুপালন ও দুগ্ধ উৎপাদনও ২৪ শতাংশ বেড়েছে। কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় প্রধানমন্ত্রী জানান, কৃষক সমাজের সার্বিক কল্যাণ সুনিশ্চিত করতে সরকার মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ড, কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ঋণ সহায়তা, নিমের আস্তরণযুক্ত উচ্চ মানের কৃষি সার, ফসল বিমা যোজনার মাধ্যমে শস্য বিমার সুবিধা এবং প্রধানমন্ত্রী কৃষি সিঞ্চাই যোজনার মাধ্যমে সেচ সুবিধা প্রদান করেছে। প্���ধানমন্ত্রী কৃষি সিঞ্চাই যোজনায় দেশের প্রায় ১০০টি সেচ প্রকল্পের কাজ শেষ হতে চলেছে। সেই সঙ্গে, ২৯ লক্ষ হেক্টর চাষজমিতে সেচ সুবিধা ব্যবস্থার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। সরকার কৃষকদের উৎপাদিত ফসল সঠিক মূল্যে বিক্রির জন্য অনলাইন ব্যবস্থা ই-ন্যাম বা বৈদ্যুতিন জাতীয় কৃষি বাজার চালু করেছে। ই-ন্যাম ব্যবস্থার আওতায় বিগত চার বছরে ৫৮৫টির বেশি নিয়ন্ত্রিত পাইকারি বাজারকে নিয়ে আসা হয়েছে। প্রায় ২২ লক্ষ হেক্টর চাষ জমিকে জৈব চাষাবাদ ব্যবস্থার আওতায় আনা হয়েছে। ২০১৩-১৪’তে জৈব চাষের জমির পরিমাণ ছিল ৭ লক্ষ হেক্টর। উত্তর-পূর্বকে জৈব চাষাবাদের হাব বা প্রধান কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। কৃষক উৎপাদক গোষ্ঠী ও কৃষক উৎপাদক সংগঠন তৈরি করতে কৃষকরা যে সমবেত ক্ষমতার নিদর্শন রেখেছেন, প্রধানমন্ত্রী সে বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ ধরণের গোষ্ঠী ও সংগঠন তৈরির ফলে কৃষকরা চাষের খরচ কমাতে যেমন সাহায্য পাচ্ছেন, তেমনই উৎপাদিত ফসল বিপণনেরও সুবিধা করছেন। শ্রী মোদী জানান, বিগত চার বছরে ৫১৭টি কৃষক-উৎপাদক সংগঠন তৈরি হয়েছে। এ ধরণের সংগঠনগুলিকে আয়কর প্রদানে ছাড় দেওয়া হয়েছে, যাতে কৃষকদের আরও বেশি সংখ্যায় সমবায় সংস্থা গঠনে উৎসাহিত করা যায়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় বিভিন্ন কৃষি প্রকল্পের সুফলভোগীরা জানান, কিভাবে এই প্রকল্পগুলি তাঁদের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করেছে। সুফলভোগীরা মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ডের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে সমবায় আন্দোলনের অভিজ্ঞতার কথা প্রধানমন্ত্রীকে জানান।",وزیراعظم نے ویڈیو بریج کے ذریعے ملک بھر کے کسانوں کے ساتھ گفتگو کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8B-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%AC/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A7%DB%92-%D8%A2%D8%A6%DB%8C-%D8%A2%D8%A6%DB%8C-%D8%A8%DB%8C-%DA%A9%DB%8C-%D8%AA%DB%8C%D8%B3%D8%B1%DB%8C-%D8%B3%D8%A7%D9%84%D8%A7%D9%86%DB%81-%D9%85%DB%8C%D9%B9%D9%86%DA%AF-%DA%A9%DB%8C-%D8%A7/,"এশীয় পরিকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাঙ্ক-এর প্রেসিডেন্ট মঞ্চে উপবিষ্ট অন্যান্য বিশিষ্টজন, ভারত এবং বিদেশ থেকে আগত বিশিষ্ট প্রতিনিধিবৃন্দ, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ, এশীয় পরিকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাঙ্কের তৃতীয় সাধারণ বৈঠক উপলক্ষে আজ মুম্বাইতে উপস্থিত থাকার সুযোগ পেয়ে আমি আনন্দিত। এই ব্যাঙ্ক এবং তার সদস্যদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে নিবিড়তর করে তোলার এ ধরণের এক সুযোগলাভের জন্যও আমি আনন্দিত। এআইআইবি-এর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সূচনা ২০১৬-র জানুয়ারি মাসে। তিন বছরেরও কম সময়ের মধ্যে এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৭। ব্যাঙ্কের প্রতিশ্রুত মূলধনের মাত্রা বর্তমানে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এশিয়ায় এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের লক্ষ্যে এই ব্যাঙ্ক এখন প্রস্তুত। বন্ধুগণ, জনসাধারণের জন্য এক উন্নততর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করে তোলার লক্ষ্যে এশিয়ার দেশগুলির মিলিত প্রচেষ্টার ফসল হ’ল এশীয় পরিকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাঙ্ক। উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে আমাদের সকলকেই প্রায় একই ধরণের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়। এর মধ্যে একটি হ’ল পরিকাঠামো গড়ে তোলার জন্য সহায়সম্পদের চাহিদা পূরণ। একথা জেনে আমি খুবই খুশি যে, এ বছরের বৈঠকের মূল থিম বা আলোচ্য বিষয় হ’ল ‘পরিকাঠামো খাতে বিনিয়োগ : উদ্ভাবন ও সহযোগিতা’। নিরন্তর পরিকাঠামো প্রক্রিয়ার স্বার্থে এআইআইবি-র বিনিয়োগ প্রচেষ্টা কোটি কোটি মানুষের জীবনে সুফল এনে দিতে পারে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য পরিচর্যা, আর্থিক পরিষেবা এবং ব্যবহারিক দিক থেকে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির ক্ষেত্রে এশিয়ার দেশগুলিতে এখনও বিভেদ ও বৈষম্য রয়ে গেছে। এআইআইবি-র মতো আঞ্চলিক পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানগুলি সহায়সম্পদের প্রসার ও বৃদ্ধিতে এক কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করতে পারে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, পরিবহণ, দূর সঞ্চার, গ্রামীণ পরিকাঠামো, কৃষি বিকাশ, জল সরবরাহ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, পরিবেশ সুরক্ষা, নগরোন্নয়ন ইত্যাদির মতো ক্ষেত্রগুলিতে প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ ব্যবস্থা। এক্ষেত্রে প্রদেয় সুদের হারকে সুলভ ও স্থায়ী করে তুলতে হবে। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এআইআইবি প্রায় ১২টির মতো দেশে ২৫টি প্রকল্পে অনুমোদন দিয়েছে। এই প্রকল্পগুলিতে মোট লগ্নির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। নিঃসন্দেহে এ হ’ল এক শুভ সূচনা। এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুত মূলধনী সহায়তার পরিমাণ যেমন ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, সদস্য রাষ্ট্রগুলির পরিকাঠামো খাতে চাহিদা ও প্রয়োজনও তেমনই বিশাল। এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের মাত্রা ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে আগামী ২০২০ সালের মধ্যে ৪০ বিলিয়ন এবং ২০২৫ সালের মধ্যে তা ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করার জন্য এআইআইবি কর্তৃপক্ষকে আমি আহ্বান জানাই। এজন্য প্রয়োজন সরল প্রক্রিয়াকরণ এবং দ্রুত অনুমোদন পদ্ধতি। শুধু তাই নয়, এজন্য আবার প্রয়োজন উন্নত মানের প্রকল্প ও কর্মসূচি প্রণয়ন ��বং বলিষ্ঠ প্রকল্প গড়ে তোলার প্রস্তাব। ভারত এবং এআইআইবি উভয়েই অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক ও নিরন্তর করে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ বলে আমার বিশ্বাস। ভারতে আমরা সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের মডেলগুলিকে অনুসরণ করে চলেছি। পরিকাঠামো খাতে লগ্নির জন্য আমরা চালু করেছি পরিকাঠামো ঋণ তহবিল এবং পরিকাঠামো বিনিয়োগ ট্রাস্ট। পরিকাঠামো খাতে বিনিয়োগের লক্ষ্যে ভারত এমন কিছু কিছু সম্পদ গড়ে তুলতে সচেষ্ট, যেখানে জমি অধিগ্রহণ এবং পরিবেশ ও অরণ্য সংক্রান্ত ছাড়পত্র আদায়ের ক্ষেত্রে ঝুঁকির হার প্রায় নেই বললেই চলে। এর ফলে, এই ধরণের সম্পদ গড়ে তোলার কাজে পেনশন, বিমা এবং সার্বভৌম সম্পদ তহবিল থেকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের সম্ভাবনাকে অনস্বীকার্য। আমাদের আরেকটি উদ্যোগ হ’ল জাতীয় বিনিয়োগ ও পরিকাঠামো তহবিল এর লক্ষ্য হ’ল – দেশের নিজস্ব এবং বিদেশি সহায়সম্পদকে পরিকাঠামো খাতে ব্যবহার করা। বিনিয়োগ খাতে এআইআইবি ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার ফলে এই তহবিলটি এখন আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠার মতো অবস্থায় পৌঁছে গেছে। ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ, বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বিনিয়োগ-বান্ধব অর্থনীতির অন্যতম হ’ল ভারত। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং বৃহদায়তন অর্থনীতির স্থিতিশীলতার দিকে লক্ষ্য রেখেই বিনিয়োগকর্তারা লগ্নিতে আগ্রহী। সেই সঙ্গে, তাঁদের প্রয়োজন রাজনৈতিক স্থিতি এবং সহযোগিতামূলক নিয়ন্ত্রক কাঠামো যাতে তাঁদের বিনিয়োগ সর্বদাই সুরক্ষিত থাকে। বৃহদাকারের কর্মপ্রচেষ্টা এবং অধিকতর মূল্য সংযোজনের দিক থেকে এক বড় ধরণের বিপণন ব্যবস্থা, দক্ষ শ্রমিক এবং বেশ ভালো রকমের ব্যবহারিক পরিকাঠামো বিনিয়োগ কর্তাদের আকৃষ্ট করে। এর সবকটি দিক থেকেই ভারতের অবস্থান কিন্তু অনুকূল ও সদর্থক। শুধু তাই নয়, এক্ষেত্রে ভারতের সাফল্যও উল্লেখ করার মতো। আমাদের অভিজ্ঞতা এবং অর্জিত সাফল্যের কিছু কিছু বিষয় আমি আপনাদের সঙ্গে বিনিময় করতে আগ্রহী। বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি উজ্জ্বল বিন্দু রূপে ভারতের আবির্ভাব বিশ্বের অগ্রগতিকেও সঠিক পথে চালিত করেছে। আমাদের দেশে বর্তমান বিনিয়োগের পরিমাণ ২.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এক্ষেত্রে বিশ্বে ভারতের অবস্থান এখন সপ্তম। আবার ক্রয় ক্ষমতার দিক থেকে ভারত এখন রয়েছে তৃতীয় বৃহত্তম অবস্থানে। ২০১৭ সালের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে আমাদের দেশে বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৭.৭ শতাংশে। অন্যদিকে, ২০১৮’তে বৃদ্ধির হারকে ৭.৪ শতাংশে ধরে রাখতে পারব বলে আমরা আশাবাদী। স্থিতিশীল মূল্য পরিস্থিতি এবং এক বলিষ্ঠ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পাশাপাশি দেশের আর্থিক পরিস্থিতিও রয়েছে কঠোর নিয়ন্ত্রণে। এই কারণে আমাদের বৃহদায়তন অর্থনীতি বর্তমানে রয়েছে বেশ মজবুত অবস্থায়। তেলের মূল্য বৃদ্ধি সত্ত্বেও মুদ্রাস্ফীতি রয়েছে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে। আর্থিক সংহতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমাদের সরকার দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ। দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন অর্থাৎ জিডিপি যেমন উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে, সরকারি ঋণের বোঝাও তেমনই হ্রাস পেতে চলেছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর রেটিং-এর দিক থেকেও ভারতের বর্তমান অবস্থান বেশ উঁচুতেই রয়েছে। বিদেশের সঙ্গে আমরা এক বলিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পেরেছি। ৪০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি বিদেশি মুদ্রার মজুত ভাণ্ডার আমাদের আরও কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্য এনে দিয়েছে। ভারতীয় অর্থনীতিতে বিশ্বের আস্থা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের মাত্রাও অপ্রতিহতভাবেই বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। গত চার বছরে আমরা পেয়েছি ২২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। আঙ্কটাডের বিশ্ব বিনিয়োগ প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের একটি গন্তব্য হিসাবে ভারত এখন বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলির মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। ভদ্র মহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ, বিদেশি বিনিয়োগ কর্তারা মনে করেন যে, ভারতের রাজনৈতিক অর্থ ব্যবস্থায় ঝুঁকির হার প্রায় নগণ্য। বিনিয়োগ প্রচেষ্টাকে উৎসাহ দিতে সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বাণিজ্যিক কাজকর্মের স্বার্থে নিয়মনীতিকে আমরা অনেকটাই সরল করে তুলেছি। আবার বিনিয়োগ কর্তাদের জন্য আমরা গড়ে তুলেছি এক দক্ষ, নির্ভরযোগ্য, স্বচ্ছ এবং সহজেই অনুমেয় এক পরিবেশ ও পরিস্থিতি। প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিবেশকে আমরা অনেকটাই উদার করে তুলেছি। বর্তমানে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অনুমোদন সম্পর্কিত প্রক্রিয়াকরণের কাজ পরিচালিত হচ্ছে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে। আমাদের দেশে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি পদ্ধতিগত সংস্কার প্রচেষ্টা হ’ল পণ্য ও পরিষেবা করের প্রচলন। ‘এক জাতি – অভিন্ন কর’ এই নীতি অনুসরণ করে তা চালু করা হয়েছে। এর ফলে, কর বৃদ্ধির প্রবণতাকে যেমন নিয়ন্ত্রণ করা গেছে, অন্যদিকে তেমনই কাজকর্মে স্বচ্ছতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই ��লশ্রুতিতে সার্বিক দক্ষতাকেও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। তাই, ভারতের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য চালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি এখন বিনিয়োগকারীদের কাছে অনেকটাই সহজ হয়ে উঠেছে। আমাদের এই সমস্ত পরিবর্তন লক্ষ্য করেছে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলিও। বাণিজ্যিক কাজকর্ম সহজতর করে তোলার প্রসঙ্গে বিশ্ব ব্যাঙ্কের ২০১৮ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৪২টি স্থান অতিক্রম করে ভারতের অবস্থান এখন শীর্ষস্থানীয় ১০০টি দেশের মধ্যে। ভারতীয় বাজারের আকার ও আয়তন যথেষ্ট সম্ভাবনাপূর্ণ। ভারতে মাথাপিছু আয় গত ১০ বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বিগুণ। মধ্যবিত্ত ক্রেতা সাধারণের সংখ্যাও বর্তমানে ৩০ কোটিরও বেশি। এই সংখ্যা আগামী ১০ বছরে আরও দ্বিগুণ হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভারতের চাহিদা ও প্রয়োজন বর্তমানে এতটাই বিশাল যে বিনিয়োগ কর্তারা এদেশের অর্থনীতির অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধাগুলি কাজে লাগাতে পারবেন। যেমন – ভারতে বাসস্থান নির্মাণ কর্মসূচির লক্ষ্যমাত্রা হ’ল দেশের শহরাঞ্চলগুলিতে ১ কোটি বাসস্থান নির্মাণ করা। বেশ কয়েকটি দেশের এ সম্পর্কিত চাহিদাগুলিকে যোগ করলেও তা ভারতের চাহিদার সঙ্গে কোনওভাবেই তুলনীয় নয়। সুতরাং, ভারতে বিনিয়োগে আগ্রহী হলে বাসস্থান নির্মাণের ক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রযুক্তির প্রয়োগ ও ব্যবহার অনেকগুলি সুযোগ-সুবিধাই এনে দিতে পারে। এক্ষেত্রে আরেকটি উদাহরণ হ’ল ভারতের পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি কর্মসূচি। আগামী ২০২২ সালের মধ্যে ১৭৫ গিগাওয়াট পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা আমরা স্থির করেছি। এর মধ্যে সৌর জ্বালানি উৎপাদনের পরিমাণ দাঁড়াবে ১০০ গিগাওয়াট। এই লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করার জন্যও আমরা সচেষ্ট রয়েছি। ২০১৭ সালে আমরা প্রচলিত এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি করেছি। আন্তর্জাতিক সৌর সমঝোতা গঠনের মধ্য দিয়ে সৌরশক্তি উৎপাদনের লক্ষ্যে মিলিত প্রচেষ্টার ওপর আমরা জোর দিয়েছি। এই মঞ্চ প্রতিষ্ঠার প্রথম সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয় এ বছর নয়াদিল্লিতে। ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে ১ হাজার গিগাওয়াট সৌর জ্বালানি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা স্থির হয়েছে এই মঞ্চটিতে। বৈদ্যুতিন পদ্ধতি ও প্রচেষ্টার ওপর আমরা এখন কাজ করে চলেছি। আমাদের কাছে এখন চ্যালেঞ্জ হ’ল প্রযুক্তির এক মজুত ভাণ্ডার গড়ে তোলা। এ সম্পর্কিত একটি সম্মেলনও আমরা আহ্বান করেছি এ বছর। এই প্রচেষ্টা আমাদের আরও এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে বলে আমি আশাবাদী। বন্ধুগণ, ভারতের সংযোগ ও যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আমরা সর্বস্তরে আরও উন্নত করে তুলছি। জাতীয় করিডর ও মহাসড়ক নির্মাণের মাধ্যমে সড়ক সংযোগকে আরও উন্নত করে তুলতে রূপায়িত হচ্ছে ভারতমালা কর্মসূচি। অন্যদিকে, বন্দরগুলির সঙ্গে যোগাযোগ, বন্দর আধুনিকীকরণ এবং বন্দর-ভিত্তিক শিল্প প্রচেষ্টার কাজকে উৎসাহ দিতে আমরা গ্রহণ করেছি সাগরমালা প্রকল্পটিকে। দেশের রেল নেটওয়ার্ককে জটমুক্ত করতে নির্মিত হচ্ছে ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর। অন্তর্দেশীয় জল পরিবহণের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্যের কাজের সুবিধার জন্য জাতীয় জলপথগুলির পরিবহণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে রূপায়িত হচ্ছে জল মার্গ বিকাশ প্রকল্প। আকাশপথে যোগাযোগকে আরও সহজ ও উন্নত করে তুলতে এবং আঞ্চলিক বিমানবন্দরগুলিকে উন্নত করে তোলার লক্ষ্যে আমরা চালু করেছি উড়ান কর্মসূচিও। পরিবহণ এবং পণ্য চলাচলের জন্য ভারতের যে দীর্ঘ উপকূল রেখা রয়েছে, তার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়টি এখনও বাকি রয়ে গেছে। এই দিকটিতেও এখন দৃষ্টি দেওয়ার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। পরিকাঠামো সম্পর্কে প্রচলিত ধ্যানধারণার পাশাপাশি আধুনিক যুগের উপযোগী কিছু কিছু পরিকাঠামো সম্পর্কেও কাজ শুরু হয়ে গেছে আমাদের দেশে। ভারতনেট-এর মাধ্যমে দেশের সর্বশেষ প্রান্তটিকেও যুক্ত করা হবে ইন্টারনেট ব্যবস্থার সঙ্গে। বর্তমানে ভারতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪৬ কোটি। অন্যদিকে, দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১.২ বিলিয়ন-এ। ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেনের বিষয়টিকেও আমরা উৎসাহিত করছি। ভীম অ্যাপ এবং রুপে কার্ডের সঙ্গে আমাদের ইউনাইটেড পেমেন্টস্‌ ইন্টারফেস সিস্টেম অর্থাৎ ইউপিআই ডিজিটাল অর্থনীতির প্রকৃত সম্ভাবনার সফল প্রয়োগকে কাজে লাগিয়েছে। অন্যদিকে, উমঙ্গ অ্যাপ এবং মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ১০০টি সরকারি পরিষেবা লাভের সুযোগ গ্রহণ করছেন দেশের নাগরিকরা। দেশের গ্রাম ও শহরাঞ্চলের মধ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির ক্ষেত্রে যে ফাঁক বা ব্যবধান রয়ে গেছে, তা পূরণ করাই হ’ল আমাদের ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। কৃষি হ’ল ভারতীয় অর্থনীতির এক জীবনরেখা। তাই, গুদামঘর ও কোল্ডচেন গড়ে তোলা, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও শস্য বিমার মতো প্রচেষ্���া এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কাজকর্মের ক্ষেত্রেও আমরা এখন বিনিয়োগের প্রসার ঘটিয়ে চলেছি। জলের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করার সাথে সাথে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমরা এখন উৎসাহিত করছি অতিক্ষুদ্র সেচ ব্যবস্থাগুলিকেও। সম্ভাবনাময় এই ক্ষেত্রগুলিতে বিনিয়োগের সুযোগ গ্রহণ করে আমাদের সঙ্গে সহযোগিতাবদ্ধ হওয়ার জন্য আমি আহ্বান জানাই এআইআইবি-কে। শৌচাগার, জল এবং বিদ্যুতের সুযোগ-সুবিধা সহ একটি করে বাসস্থানের সুযোগ আমরা পৌঁছে দিতে চাই দেশের প্রত্যেকটি দরিদ্র ও নিরাশ্রয় পরিবারে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে সফল করে তুলতেও বিভিন্ন কৌশল অবলম্বনের আমরা পক্ষপাতী। সম্প্রতি আমাদের জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা মিশন আয়ুষ্মান ভারতের সূচনা হয়েছে। দেশের ১০০ মিলিয়ন দরিদ্র ও অসহায় পরিবারগুলির কাছে বছরে ৭ হাজার ডলারের চিকিৎসা সহযোগিতার সুযোগ পৌঁছে দেবে এই প্রকল্পটি। স্বাস্থ্য পরিষেবার সুযোগ প্রসারের পাশাপাশি এই ক্ষেত্রটিতে কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হবে প্রচুর। এই প্রচেষ্টার পথ ধরে উন্নতমানের ওষুধ ও সংশ্লিষ্ট ব্যবহার্য এবং চিকিৎসা প্রযুক্তির সাজসরঞ্জাম উৎপাদনও প্রসার লাভ করবে। কল সেন্টার, গবেষণা, মূল্যায়ন এবং তথ্য, শিক্ষা ও যোগাযোগ সম্পর্কিত কর্মপ্রচেষ্টা সহ বিভিন্ন সহায়ক কাজকর্মেও কর্মসংস্থানের সুযোগ সম্প্রসারিত হবে। এর ফলে, সার্বিকভাবে উৎসাহ লাভ করবে স্বাস্থ্য পরিচর্যা শিল্পটিও। শুধু তাই নয়, স্বাস্থ্য পরিচর্যার দায়িত্ব সরকার বহন করার ফলে একটি পরিবারের আর্থিক সাশ্রয় বা সঞ্চয়কে অন্যান্য প্রয়োজন ও বিনিয়োগের কাজে লাগানো যাবে। একটি দরিদ্র পরিবারের কাছে ব্যয় করার মতো অতিরিক্ত আয়ের সুযোগ পৌঁছে যাওয়ার ফলে দেশের অর্থনীতিতে চাহিদাও উত্তরোত্তর-ও বৃদ্ধি পেতে থাকবে। বিনিয়োগকারীদের কাছে এর সুযোগ ও সম্ভাবনা কিন্তু কোনও দিক থেকেই কম কিছু নয়। বন্ধুগণ, ভারতীয় অর্থনীতির এই পুনরুত্থানের কাহিনী এশিয়ার অন্যান্য প্রান্তেও আজ পৌঁছে গেছে। তাই, বিশ্বের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের এক বিশেষ মধ্যভাগে বর্তমানে অবস্থান করছে সমগ্র এশিয়া মহাদেশ। সত্যি কথা বলতে কি, তা হয়ে উঠেছে বিশ্ব অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। ‘এশিয়ার শতক’ বলে প্রায়শই যা উচ্চারিত হয়, বস্তুতপক্ষে তার মধ্যেই এখন বাস করছি আমরা। অভ্যুদয় ঘটতে চলেছে এক ‘নতুন ভারত’-এর। এই ভারত দাঁড়িয়ে রয়েছে সকলের জন্য অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা, জ্ঞান-নির্ভর অর্থনীতি, সার্বিক বিকাশ প্রচেষ্টা এবং ভবিষ্যতের এক দৃঢ় ডিজিটাল পরিকাঠামোর স্তম্ভের ওপর। এআইআইবি সহ আমাদের সবকটি উন্নয়ন সহযোগীর সঙ্গে নিরন্তর কর্মপ্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা উন্মুখ হয়ে রয়েছি। পরিশেষে, আজকের এই মঞ্চে আলোচনা ও মতবিনিময় ফলপ্রসূ হয়ে উঠবে এবং তা সকলের কাছে সমৃদ্ধির বার্তা বহন করে নিয়ে আসবে বলেই আমি আশাবাদী। ধন্যবাদ।",اے آئی آئی بی کی تیسری سالانہ میٹنگ کی افتتاحی تقریب سے وزیراعظم کا خطاب +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7-%DB%8C%D8%A7%D9%86%DA%AF%D9%88%D9%86-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A8%DA%BE%D8%A7%D8%B1%D8%AA%DB%8C-%D8%B4%DB%81%D8%B1%DB%8C%D9%88%DA%BA-%D8%B3/,"মায়ানমার সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদী বুধবার ইয়াঙ্গনে বসবাসকারী ভারতীয় সম্প্রদায়ের এক সমাবেশে ভাষণদানকালে বলেন – “মিলিত ঐতিহ্য ও সভ্যতা, ঐতিহাসিক তথা ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট এবংভারত ও মায়ানমারের সন্তান-সন্ততিদের আশা-আকাঙ্খা ও সাফল্যেরই আপনারা এখানেপ্রতিনিধিত্ব করছেন”। মায়ানমারের সমৃদ্ধ, আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের প্রসঙ্গওপ্রধানমন্ত্রী তুলে ধরেন তাঁর এদিনের বক্তব্যে। শ্রী মোদী বলেন, ভারতের বাইরে ভারতীয় সম্প্রদায়েরযে সমস্ত মানুষ বাস করছেন, এক অর্থে তাঁরা কিন্তু সেখানে ভারতেরই ‘রাষ্ট্রদূত’।ভারতীয় যোগাভ্যাস যেভাবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করেছে, তার মূল কৃতিত্ব কিন্তুপ্রবাসী ভারতীয়দের। কারণ, তাঁরাই যোগচর্চার ঐতিহ্যকে বহন করে নিয়ে গেছেন বিশ্বেরবিভিন্ন প্রান্তে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখনই আপনাদের সঙ্গে আমিমিলিত হই, আমি অনুভব ও উপলব্ধি করি যে, বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী ভারতীয় জনসাধারণেরসঙ্গে ভারত সরকারের যোগাযোগ কখনই একমুখী নয়। আমরা বর্তমানে শুধু দেশের সংস্কারপ্রচেষ্টার মধ্যেই আবদ্ধ নেই, বরং আমরা দেশের পরিবর্তন তথা রূপান্তর প্রক্রিয়ারসঙ্গে এখন যুক্ত রয়েছি”। শ্রী মোদী বলেন, দারিদ্র্য, সন্ত্রাস,দুর্নীতি,সাম্প্রদায়কতা এবং বর্ণ ও জাতিগত ভেদাভেদ থেকে মুক্ত এক নতুন ভারতেরঅভ্যুদয় ঘটতে চলেছে। ভারত সরকার যে দেশে পরিকাঠামো প্রসারের বিষয়টিকেবিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে চলেছেন, সেকথারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন,বর্তমানে ভালো পরিকাঠামোর অর্থ শুধুমাত্র সড়ক বা রেলপথ নির্মাণই ন��। এর মধ্যেরয়েছে আরও বহু বিষয়, যা সমাজে গুণগত এক পরিবর্তন সম্ভব করে তুলতে পারে। প্রয়োজনেকঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও যে তাঁর সরকার দ্বিধাগ্রস্ত নয়, একথাও তিনি উচ্চারণকরেন সমাবেশে ভাষণদানকালে। শ্রী মোদী বলেন, পণ্য ও পরিষেবা কর অর্থাৎ জিএসটিদেশে এক নতুন সংস্কৃতি গড়ে তুলতে চলেছে। ভারতে রূপান্তর যে সম্ভব, এই আস্থা ওবিশ্বাস পূর্ণ মাত্রায় রয়েছে ভারতীয় জনসাধারণের মধ্যে। জনসাধারণ একথাও উপলব্ধিকরেছেন যে, দেশের সমগ্র ব্যবস্থার মধ্যে যে সমস্ত গলদ রয়ে গেছে, তা থেকে বেরিয়েআসা পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কঠিন হবে না। দু’দেশের জনসাধারণের মধ্যে পারস্পরিক সংযোগ ওযোগাযোগ যে ভারত-মায়ানমার সম্পর্কে শক্তি বৃদ্ধি করে চলেছে একথাও উল্লেখ করেনপ্রধানমন্ত্রী তাঁর এদিনের বক্তব্যে। ইয়াঙ্গন অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী মিঃ ফিও মিন ফিন-ওউপস্থিত ছিলেন প্রবাসী ভারতীয়দের এই সমাবেশে।",وزیراعظم کا یانگون میں بھارتی شہریوں سے خطاب +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%86%E0%A6%B0-%E0%A6%93-%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%A7%D9%93%D8%A6%DB%8C-%D8%B3%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D9%85-%D8%A7%D9%93%D8%B1-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D9%81%D8%B1/,"চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবা ও গবেষণার ক্ষেত্রে ভারতের ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর) এবং ফ্রান্সের ইনস্টিটিউট ন্যাশনাল ডে লা সান্টিট ডে লা রিসার্চ মেডিক্যাল (ইনসার্ম)-এর মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতাপত্রের ব্যাপারে আজ প্রধান মন্ত্রি শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে জানানো হয়েছে। গত মার্চে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির বৈশিষ্ঠ্যগুলির মধ্যে রয়েছেঃ ১। ভারত ও ফ্রান্সের মধ্যে চিকিৎসা, জীবনবিজ্ঞান এবং স্বাস্থ্য-গবেষণার মত দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সহযোগিতা গড়ে তোলা। ২। দুদেশের বৈজ্ঞানিক দক্ষতার ভিত্তিতে যেসব বিষয়ের ওপর বিশেষভাবে জোর দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিক ও বিপাক সংক্রান্ত সমস্যা। ৩। জিন সংক্রান্ত বিষয়ে নৈতিক বিষয়ের ওপর নজরদারি। ৪। দ্বিপাক্ষিক আলোচনার ভিত্তিতে পারস্পরিক স্বার্থ সংক্রান্ত ক্ষেত্রে সহযোগিতা। এই সমঝোতাপত্রটি আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার কাঠামোর মধ্যে থেকেই আইসিএমআর এবং ইনসার্নের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কাজ ক���তে সাহায্য করবে। এছাড়া, স্বাস্থ্য গবেষনার বিশেষ কিছু ক্ষেত্রেও বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষতা বৃদ্ধিতেও সহায়ক হবে।",مرکزی کابینہ نے  آئی سی ایم آر اور فرانس کے آئی این ایس ای آر ایم کے درمیان  مفاہمتی عرضداشت کی منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%85%D8%B1%D8%B2%D8%A7%D9%BE%D9%88%D8%B1-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A8%D8%A7%D9%86-%D8%B3%D8%A7%DA%AF%D8%B1-%D9%86%DB%81%D8%B1-%D9%BE%D8%B1/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী রবিবার (১৫ জুলাই, ২০১৮) মির্জাপুরে বানসাগর সেচখাল প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন। এই প্রকল্পটি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের কৃষিসেচের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নেবে, সেইসঙ্গে এলাহাবাদ ও মির্জাপুর জেলার কৃষকরাও ব্যাপক উপকৃত হবেন। শ্রী নরেন্দ্র মোদী মির্জাপুর মেডিকেল কলেজেরও শিলান্যাস করেন। তিনি রাজ্যে ১০০টি জন ওষধি কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন। চুনারের বালুঘাটে গঙ্গা নদীর ওপর নির্মিত একটি সেতুরও তিনি উদ্বোধন করেন। নতুন এই সেতুর ফলে মির্জাপুর ও বারাণসীর মধ্যে যোগাযোগ আরও সহজ হবে। এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মির্জাপুর অঞ্চলের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। মির্জাপুরে তাঁর শেষ সফরের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফরাসী রাষ্ট্রপতি মিঃ মাকরঁ-এর সঙ্গে তিনি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্বোধনে এখানে এসেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বিগত দু’দিনে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্প ও কর্মসূচির উদ্বোধন তথা শিলান্যাসের কথাও উল্লেখ করেন। বানসাগর প্রকল্পটি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চার দশক আগে এই প্রকল্পটি গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ১৯৭৮-এ প্রকল্পটির শিলান্যাসও হয়। কিন্তু, কোন অজানা কারণে এই প্রকল্প রূপায়ণে বিলম্ব ঘটে। তিনি জানান, ২০১৪-র পর প্রধানমন্ত্রী কৃষি সিচাঁই যোজনার অঙ্গ হিসাবে এই প্রকল্পটিকে গ্রহণ করা এবং এর কাজ শেষ করতে সর্বাত্মক প্রয়াস নেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় সরকার কৃষক কল্যাণে যে সমস্ত পদক্ষেপ নিয়েছে সে বিষয়ে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী খরিফ ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে সাম্প্রতিক বৃদ্ধির কথাও জানান। তিনি, গরিব মানুষের সুলভ মূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে জন ওষধি কেন্দ্রের সুবিধার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, রোগ নিয়ন্ত্রণে স্বচ্ছ ভারত মিশন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। স্বাস্থ্য নিশ্চয়তা প্রকল্প – আয়ুষ্মান ভারত শীঘ্রই শুরু হবে বলেও তিনি জানান। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন সামাজিক কল্যাণমূলক প্রকল্পের কথাও প্রধানমন্ত্রী সবিস্তারে উল্লেখ করেন। /",وزیراعظم نے مرزاپور میں بان ساگر نہر پروجیکٹ قوم کو وقف کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A7%A7%E0%A7%AD%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AA/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%DB%8C-17-%D8%B3%D8%A7%D9%84-%D8%B3%DB%92-%DA%A9%D9%85-%D8%B9%D9%85%D8%B1-%DA%A9%DA%BE%D9%84%D8%A7%DA%91%DB%8C%D9%88%DA%BA-%DA%A9%DB%8C-%D9%81/,"সদ্য সমাপ্ত অনূর্ধ্ব-১৭ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় খেলোয়াড়দের সঙ্গে আজ এখানে এক সাক্ষাৎকারেমিলিত হলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। আলাপচারিতারসময় ফিফা বিশ্বকাপের খেলা চলাকালীন মাঠের ভেতর ও বাইরে তাঁদের অভিজ্ঞতার কথাখেলোয়াড়রা বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। টুরনামেন্টেরফলাফলে হতাশ না হওয়ার জন্য তাঁদের উৎসাহ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই খেলাটিছিল তাঁদের কাছে শেখার একটি বড় সুযোগ। আত্মবিশ্বাস এবং উৎসাহ-উদ্দীপনাই যেসাফল্যের প্রথম ধাপ একথাও তিনি তাঁদের বুঝিয়ে বলেন। শ্রী মোদীরমতে, ফুটবলে ভারতের সাফল্যের সম্ভাবনা রয়েছে যথেষ্ট। খেলাধুলো ব্যক্তিত্ব গড়েতোলার পাশাপাশি আত্মবিশ্বাসেরও জন্ম দেয় – একথার উল্লেখ করে তিনি বলেন, সার্বিকবিকাশের লক্ষ্যে এই দুটি বিষয় একান্ত জরুরি। কেন্দ্রীয়ক্রীড়া ও যুব বিষয়ক দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত) শ্রীরাজ্যবর্ধন সিং রাঠোর-ও এদিন উপস্থিত ছিলেন আলাপচারিতাকালে।",وزیر اعظم کی 17 سال سے کم عمر کھلاڑیوں کی فیفا عالمی کپ میں شرکت کرنے والی ہندوستانی ٹیم سے ملاقات +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%B1%D9%88%D8%B3-%D8%B1%D9%88%D8%A7%D9%86%DB%81-%DB%81%D9%88%D9%86%DB%92-%D8%B3%DB%92-%D9%82%D8%A8%D9%84-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7-%D8%A8%DB%8C%D8%A7%D9%86/,"রাশিয়া সফরের পূর্বে এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মৈত্রী ভাবাপন্ন রাশিয়ার জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সোমবার ২১শে মে, রাশিয়ার সোচি সফর ও রাষ্ট্রপতি পুতিনের সঙ্গে বৈঠক সফল হওয়ার ব্যাপারেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রপতি পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে তিনি সর্বদাই আনন্দিত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে বিশেষ গৌরবময় রাজনৈতিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব রাষ্ট্রপতি পুতিনের সঙ্গেও বৈঠকের ফলে আরও শক্তিশালী হবে বলেই তাঁর বিশ্বাস। /",روس روانہ ہونے سے قبل وزیراعظم کا بیان +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A8%E0%A7%9F%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%DA%A9%D9%88%D8%B1%DB%8C%D8%A7%D8%A6%DB%8C-%D8%B5%D8%AF%D8%B1-%D9%86%DB%92-%D9%86%D9%88%D8%A6%DB%8C%DA%88%D8%A7-%D9%85%DB%8C%DA%BA/,"নয়ডায় স্যামসাং ইন্ডিয়া ইলেক্ট্রনিক্স প্রাইভেট লিমিটেডের এক বড় ধরণের মোবাইল উৎপাদন কারখানার আজ উদ্বোধন করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কোরিয়া সাধারণতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট মিঃ মুন জে-ইন। অনুষ্ঠানে শ্রী মোদী বলেন, ভারতকে বিশ্বের একটি বিশেষ উৎপাদন গন্তব্য রূপে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এটি হল এক বিশেষ উপলক্ষ। প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা বিনিময়ে এই মোবাইল উৎপাদন প্রচেষ্টা ভারতের সঙ্গে স্যামসাং-এর বাণিজ্যিক সম্পর্ককে শুধুমাত্র আরও শক্তিশালী করে তুলবে না, সেইসঙ্গে দু’দেশের মৈত্রী সম্পর্কেও এক নতুন মাত্রা এনে দেবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের জীবনকে আরও সহজ করে তুলতে ডিজিটাল প্রযুক্তি এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। এজন্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার কাজকেও আরও স্বচ্ছ ও দ্রুত করে তোলা হয়েছে। স্মার্ট ফোন, ব্রডব্যান্ড এবং ডেটা সংযোগের প্রসারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন যে এ সমস্ত কিছুই ভারতে ডিজিটাল বিপ্লবের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে। এই প্রসঙ্গে সরকারি বৈদ্যুতিন বিপণন মঞ্চ (জিইএম), ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেনের প্রসার এবং ‘ভিম’ অ্যাপ ও ‘রুপে’ কার্ড চালু করার কথা উল্লেখ করেন তিনি। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিকে শুধুমাত্র দেশের একটি আর্থিক তথা অর্থনৈতিক নীতিগত উদ্যোগ বলে মনে করেন না তিনি। একইসঙ্গে তা দক্ষিণ কোরিয়ার মতো বন্ধু দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে উন্নততর করে তোলার একটি প্রচেষ্টা বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। নতুন ভারতের স্বচ্ছ বাণিজ্য সংস্কৃতির সুযোগ গ্রহণে আগ্রহী দেশগুলির কাছে ভারত উদার আমন্ত্রণ জানিয়ে রেখেছে বলে ঘোষণা করেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, ভারতের ক্রমবিকাশশীল অর্থনীতি এবং নতুনভাবে গড়ে ওঠা মধ্যবিত্ত শ্রেণী বিনিয়োগ সম্ভাবনাকে আরও বেশি মাত্রায় উজ্জ্বল করে তুলেছে। মোবাইল ফোন নির্মাণ তথা উৎপাদনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক দিক থেকে ভারতের স্থান এখন দ্বিতীয় বলে বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মাত্র চার বছরের ব্যবধানে ভারতে মোবাইল ফোন উৎপাদন কারখানার সংখ্যা ২ থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে ১২০���িতে। এর ফলে, লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। নতুন মোবাইল উৎপাদন কারখানাটি স্থাপিত হওয়ার ফলে কোরিয়ান প্রযুক্তির সঙ্গে ভারতীয় উৎপাদন তথা সফ্‌টওয়্যার প্রযুক্তির সমন্বয় এ দেশে বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদন সম্ভব করে তুলবে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করেন।",وزیراعظم اور کوریائی صدر نے نوئیڈا میں موبائل بنانے والے کارخانے کا افتتاح کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%A8%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF-%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%BE%D9%88%D8%B1%DB%92-%D9%85%D9%84%DA%A9-%DA%A9%DB%92-%D8%A7%D9%93%D9%86%DA%AF%D9%86-%D9%88%D8%A7%DA%91%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%B1%DA%A9%D9%86%D9%88%DA%BA-%D9%86%DB%92-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7/,"সারা দেশের বিভিন্ন স্হানের ১০০জন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর একটি দল আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাঁদের সাম্মানিক ভাতা বৃদ্ধির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক ঘোষনার জন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের অভিনন্দন গ্রহণ করে প্রধানমন্ত্রী, তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত কর্মীদের কাছে সন্তোষ ব্যক্ত করেন। প্রধানমন্ত্রী এইসব অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের সঙ্গে কথাপ্রসঙ্গে শিশুর শারিরীক ও মানসিক বিকাশে পুষ্টির গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, এক্ষেত্রে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বর্তমানে চলা ‘পুষ্টি মাস’এর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই প্রচার আন্দোলনে যে গতিবেগ সঞ্চারিত হয়েছে, তা যেন স্তিমিত না হয়ে যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখা দরকার। তিনি বলেন, পুষ্টির জন্য প্রয়োজন নিরবচ্ছিন্ন নজরদারি এবং সু-অভ্যাস গড়ে তোলা। এই কাজ অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা করতে পারেন। যে পুষ্টিগত সহায়তা গ্রাহকদের দেওয়া হচ্ছে, তা যেন বিচক্ষনতার সঙ্গে ব্যবহার করা হয় তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের পরামর্শ দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিশুরা অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের কথাই বেশি শোনে। তাই শিশুদের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির মধ্যে স্বাস্হ্যকর প্রতিযোগিতাকে তিনি উৎসাহ দেন। আরও ভালো পুষ্টিগত পরিষেবা এবং বিভিন্ন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের মধ্যে এই ধরনের প্রতিযোগিতা অনুপ্রেরণা জোগাতে পারে বলে প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুবিকাশ মন্ত্রী শ্রীমতি মানেকা গান্ধী এইসময় উপস্হিত ছিলেন।",پورے ملک کے آنگن واڑی کارکنوں نے وزیر اعظم سے ملاقات کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%DB%8C%D9%88%D9%85-%D8%A7%D8%B3%D8%A7%D8%AA%D8%B0%DB%81-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D9%88%D9%82%D8%B9-%D9%BE%D8%B1%D8%A7%D8%B3%D8%A7%D8%AA%D8%B0/,"শিক্ষক দিবস উপলক্ষে শিক্ষক সমাজকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। একই সঙ্গে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডঃ রাধাকৃষ্ণণের জন্মজয়ন্তীতে তাঁকে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী। এক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন : “যুব মানস গড়ে তুলতে এবং একই সঙ্গে রাষ্ট্র গঠনেও শিক্ষকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে থাকেন। তিনি প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং যশস্বী শিক্ষক ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ’কে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, সমগ্র শিক্ষক সমাজকে শুভেচ্ছা এবং প্রণাম”।","وزیر اعظم نے یوم اساتذہ کے موقع پراساتذہ برادری کو مبارکباددی +سابق صدر جمہوریٔہ ہندآنجہانی سروپلّی رادھا کرشنن کو اُن کے یوم پیدائش پر خراج عقیدت پیش کیا" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C-%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A7%80-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%95-%E0%A6%A6/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D8%AC%D9%86%D8%A7%D8%A8-%D9%86%D8%B1%DB%8C%D9%86%D8%AF%D8%B1-%D9%85%D9%88%D8%AF%DB%8C-%D9%86%DB%92-%D8%AF%D9%88%D9%84%D8%AA-%D9%85%D8%B4%D8%AA/,কমনওয়েলথ গেমস্‌-এর ভারোত্তোলন প্রতিযোগিতায় ব্রোঞ্জ জয়ী দীপক লাথের’কেঅভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “আমাদের ভারোত্তোলকরা এখন দারুন ফর্মে রয়েছেন! আমার তরুণ বন্ধু দীপক লাথেরপুরুষদের ৬৯ কিলোগ্রাম ভারোত্তোলন পর্যায়ে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছেন। এই তরুণ প্রতিযোগীকেআমি অভিনন্দন জানাই। তাঁর ভবিষ্যৎ উদ্যম ও প্রচেষ্টার সাফল্য কামনা করে শুভেচ্ছাজানাই”। …,وزیراعظم جناب نریندر مودی نے دولت مشترکہ کھیلوں میں ویٹ لفٹنگ کے مردوں کے 69کلو گرام زمرے میں کانسہ کا تمغہ جیتنے پر دیپک لاتھر کو مبارک باد دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%86%D8%A7%DA%AF%D8%A7%D9%84%DB%8C%D9%86%DA%88-%DA%A9%DB%92-%D8%B9%D9%88%D8%A7%D9%85-%DA%A9%D9%88-%D8%B1%DB%8C%D8%A7%D8%B3%D8%AA-%DA%A9/,"নাগাল্যান্ডরাজ্যের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেনপ্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি তাঁর অভিনন্দন বার্তায় বলেছেন : “রাজ্যপ্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে নাগাল্যান্ডের জনসাধারণকে আমার অভিনন্দন। এই রাজ্যটি বিশেষভাবেআশীর্বাদধন্যতার অনুপম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এ���ং পরিশ্রমী নাগরিকদের জন্য। আগামীদিনগুলিতে এই রাজ্য উন্নয়নের এক নতুন মাত্রায় উন্নীত হোক, এই প্রার্থনা জানাই।” / .",وزیراعظم نے ناگالینڈ کے عوام کو ریاست کی تشکیل کے دن پر مبارکباد دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%AF%D9%88%D8%B1%D9%86%D8%B1%D9%88%DA%BA-%DA%A9%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D9%86%D9%81%D8%B1%D9%86%D8%B3-%DA%A9%DB%92-%D8%A7%D8%AE%D8%AA%D8%AA%D8%A7%D9%85%DB%8C-%D8%A7%D8%AC%D9%84%D8%A7%D8%B3-%D9%85%DB%8C/,"চিন্তাভাবনা,সহায়সম্পদ এবং দক্ষতা – এর কোনটিতেই ঘাটতি নেই ভারতের । কিন্তু তা সত্ত্বেও কয়েকটি রাজ্য এবং অঞ্চল যথোপযুক্ত প্রশাসনিক ওপরিচালনগত ব্যবস্থার অভাবে পিছিয়ে পড়েছে। আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে রাজ্যপাল সম্মেলনের সমাপ্তি পর্বে ভাষণদানকালে এইমন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, যেখানে যেখানে ভালোপ্রশাসনিক ও পরিচালনগত ব্যবস্থা রয়েছে, সেই সমস্ত অঞ্চলে দরিদ্রদের কল্যাণে গৃহীতকর্মসূচিগুলি যথেষ্ট ভালোভাবে রূপায়িত হচ্ছে। ‘মিশন ইন্দ্রধনুষ’-এর মতোকর্মসূচিগুলির কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, সরকারি উদ্যোগ ও কর্মসূচিগুলিকে আরওভালোভাবে কার্যকর করে তুলতে রাজ্যপালরা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারেন। ভারতের ঐক্য ও সংহতিকে আরও জোরদার করে তুলতে ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’এবং ‘ঐক্যের জন্য দৌড়’-এর মতো কর্মসূচিগুলিতে নিজেদের যুক্ত করার জন্য তিনি আর্জিজানান রাজ্যপালদের কাছে। দু’দিনের এই সম্মেলনে বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শদানের জন্য রাজ্যপালদেরধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। /",گورنروں کی کانفرنس کے اختتامی اجلاس میں وزیراعظم کے تاثرات +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%BE%D9%B9%D9%86%DB%81-%DB%8C%D9%88%D9%86%DB%8C%D9%88%D8%B1%D8%B3%D9%B9%DB%8C-%DA%A9%DB%8C-%D8%B5%D8%AF-%D8%B3%D8%A7%D9%84%DB%81-%D8%AA%D9%82%D8%B1%DB%8C%D8%A8%D8%A7%D8%AA-%D8%B3%DB%92-%D9%88%D8%B2/,"শনিবার পাটনাবিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে ভাষণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্রমোদী। পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় সফরের সুযোগ লাভ করে এবং সেখানকার ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গেএভাবে মিলিত হতে পেরে নিজেকে সম্মানিত মনে করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণেবলেন, বিহারভূমিকে আমি প্রণতি জানাই। এই বিশ্ববিদ্যালয় এমন অনেক ছাত্রছাত্রী গড়েতুলেছেন জাতির প্রতি যাদের অবদান অপরিসীম। শ্রী মোদী বলেন, তিনি একটিবিষয় বিশেষভাবে লক্ষ্য করেছেন যে বিভিন্ন রাজ্য থেকে সিভিল সার্ভি���ের শীর্ষ পদযাঁরা অলঙ্কৃত করেছেন তাঁদের মধ্যে অনেকেরই ছাত্রজীবন কেটেছে পাটনাবিশ্ববিদ্যালয়ে। দিল্লীতেও তিনি বহু সরকারি কর্মীর সঙ্গে কথা বলেছেন যাঁদের মধ্যেঅনেকেই বিহারের অধিবাসী। রাজ্যের সার্বিক উন্নয়ন ওঅগ্রগতিতে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী নীতিশ কুমারের অঙ্গীকাবদ্ধতার ভূয়সী প্রশংসাকরেন প্রধানমন্ত্রী। পূর্ব ভারতের বিকাশে কেন্দ্রীয় সরকার যে সর্বাধিক গুরুত্বদিয়ে আসছে একথাও প্রসঙ্গত উল্লেখ করেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন, ‘ জ্ঞান ’ ও ‘ গঙ্গা ’ উভয় দিক থেকেই বিহার বিশেষভাবে আশীর্বাদধন্য। এইরাজ্যটির এমনই এক ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার রয়েছে যা এক কথায় অতুলনীয়। প্রচলিতশিক্ষাদান পদ্ধতি থেকে উদ্ভাবনমূলক শিক্ষা পদ্ধতির দিকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির এগিয়েযাওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীবলেন, বিশ্বায়নের যুগে বিশ্বের পরিবর্তনশীল দিক ও প্রবণতাগুলি সম্পর্কে আমাদেরসম্মোকভাবে ধারণা থাকা উচিত। একইসঙ্গে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাওয়াপ্রতিযোগিতামুখীনতার বিষয়টি সম্পর্কেও আমাদের সচেতন থাকতে হবে। কারণ এই ভাবেই ভারতসমগ্র বিশ্বে নিজের বিশেষ স্হানটি খুঁজে নিতে পারবে। জনসাধারণেরবিভিন্ন সমস্যার উদ্ভাবনমূলক সমাধানের পথ খুঁজে বের করার জন্য প্রধানমন্ত্রীআহ্বান জানান ছাত্রছাত্রীদের কাছে। তিনি বলেন, শিক্ষণীয় বিষয়গুলিকে কাজে লাগিয়েএবং স্টার্ট-আপ শিল্পোদ্যোগের মাধ্যমে সমাজের জন্য অনেক কিছু করার সুযোগ রয়েছেতাঁদের কাছে। পাটনাবিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিমানবন্দর যাওয়ার পথে পাটনার মুখ্যমন্ত্রী এবং অন্যান্যবিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী পরিদর্শন করেন বিহার সংগ্রহশালা,যেখানে সযত্নে রক্ষিত রয়েছে রাজ্যের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতি। /…",پٹنہ یونیورسٹی کی صد سالہ تقریبات سے وزیراعظم کا خطاب +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%97%E0%A6%A3-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%B9%D9%85%D9%84%DB%81-%D8%A7%D9%86%D8%AA%D8%B8%D8%A7%D9%85-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%B9%D9%88%D8%A7%D9%85%DB%8C-%D8%A7%D9%86%D8%AA%D8%B8%D8%A7%D9%85%DB%8C%DB%81-%DA%A9%DB%92-%D8%B4%D8%B9%D8%A8%DB%92/,"কর্মী পরিচালনা ও গণ প্রশাসনের বিষয়ে ভারত ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে স্থাপনের সমঝোতা পত্র স্বাক্ষরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সায় দিয়েছে।প্রধান মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বুধবারের বৈঠকে কয়েকটি বিশেষ ক্ষেত্রের প্রশাসনিক কাজে উন্নত�� আনার জন্য এই সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়েছে।কর্মীবর্গ ও কর্মক্ষেত্র, জন-পরিষেবা, মানব সম্পদ পরিচালনা, সরকারি ক্ষেত্রের সংস্কার, নেতৃত্বদানের ক্ষমতা গঠন ও ই-শাসন বা ডিজিট্যাল শাসনের ক্ষেত্রগুলিতে চলতি ব্যবস্থাপনায় বিকাশের লক্ষ্যে দুটি দেশ সহযোগিতা করবে।",عملہ انتظام اور عوامی انتظامیہ کے شعبے میں بھارت۔ سنگاپور مفاہمتی عرضداشت کو کابینہ کی منظوری +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%A7%D8%AD%D9%85%D8%AF%D8%A7%D9%93%D8%A8%D8%A7%D8%AF-%D8%B4%D8%A7%D9%BE%D9%86%DA%AF-%D9%81%DB%8C%D8%B3%D9%B9%D9%88%D9%84-%DB%942019/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গুজরাটের আমেদাবাদে সবরমতী নদীর সামনে কেনাকাটার উৎসব ‘আমেদাবাদ শপিং ফেস্টিভ্যাল, ২০১৯’ – এর উদ্বোধন করলেন আজ। গুজরাটের ফেরিওয়ালা থেকে শুরু করে শপিংমল এবং কারিগর থেকে শুরু করে হোটেল-রেস্তোরাঁর সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ীরা এই উৎসবে তাঁদের পণ্য বিক্রির সুযোগ পেলেন এই উৎসবে। এই অভিনব উৎসবটি ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শীর্ষ সম্মেলনের পাশাপাশি, আয়োজিত হচ্ছে। এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী এক জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে বলেন, সাধারণত আমরা এ ধরণের বড় বাণিজ্যিক সম্মেলন বিদেশে প্রত্যক্ষ করি। এই প্রেক্ষিতে ভাইব্র্যান্ট গুজরাট এবং আমেদাবাদ শপিং ফেস্টিভ্যাল অবশ্যই প্রশংসনীয়। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশে বাণিজ্যের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য সরকার প্রতিনিয়ত কাজ করছে। বিগত চার বছরে পুরনো আইনগুলিকে বিলুপ্ত করা হয়েছে এবং এর পাশাপাশি, আইনের অসংখ্য ধারাকে সহজ করা হয়েছে। এই প্রচেষ্টা চালানোর ফলে সহজে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে ভারত ১৪২ থেকে ৭৭ – এ চলে এসেছে। শ্রী মোদী বলেন, ছোট ছোট উদ্যোগপতিদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য করার প্রণালী আরও সহজ করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে সরকার। এই সরকারই জিএসটি-র ভিত্তিতে ছোট ছোট উদ্যোগপতিদের ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ প্রদান ব্যবস্থাকে আরও সহজ করে তুলেছে। মাত্র ৫৯ মিনিটে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ মঞ্জুর করা হচ্ছে এখন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী মহাত্মা মন্দির গান্ধীনগরের এক্সিবিশন কাম কনভেশন সেন্টারে ভাইব্র্যান্ট গুজরাট গ্লোবাল ট্রেড শো-র উদ্বোধন করেন। এই শীর্ষ সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধানরা, বিশ্ব বাণিজ্য ক্ষেত্রের সেরা উদ্যোগপতিরা। আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী এর উদ্বোধনী অধিবেশ��ে ভাষণ দেবেন।",وزیراعظم نے احمدآباد شاپنگ فیسٹول ۔2019کاافتتاح کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%AA%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF-%E0%A6%89/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%A7%D8%B1%D9%88%D9%86%D8%A7%DA%86%D9%84-%D9%BE%D8%B1%D8%AF%DB%8C%D8%B4-%DA%A9%DB%92-%D8%AF%D8%B1%D8%AC-%D9%81%DB%81%D8%B1%D8%B3%D8%AA-%D9%82%D8%A8/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে, কন্সটিটিউশন (সিডিউল্ড ট্রাইবস্‌) অর্ডার, ১৯৫০ – এর সংশোধনের জন্য দ্য কন্সটিটিউশন (সিডিউল্ড ট্রাইবস্‌) অর্ডার (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল, ২০১৮-কে অনুমোদন করা হয়েছে। অরুণাচল প্রদেশে তপশিলি উপজাতির তালিকায় সংশোধনের জন্য এই বিল আনা হবে। বিলটির ১ নম্বর সিরিয়ালে ‘আবর’ শব্দটি মুছে দেওয়া হবে। ১৬ নম্বর সিরিয়ালে ‘আদি’ শব্দটিও অনুরূপভাবে সরিয়ে দেওয়া হবে। ৬ নম্বর সিরিয়ালে ‘খামতি’ শব্দটির পরিবর্তে ‘তাই খামতি’ বসানো হবে। এছাড়া, ৮ নম্বর সিরিয়ালে ‘মিসমি – কমন’ (মিজু মিসমি); ‘ইডু’ (মিসমি) এবং ‘তারাওঁ’ (দিগারু মিসমি)-দের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। অন্যদিকে, ৯ নম্বর সিরিয়ালে ‘মোম্বা’ শব্দটির পরিবর্তে ‘মনপা’, ‘মেম্বা’, ‘সারতাং’, ‘সাজোলং’ (মিজি)-দের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। ১০ নম্বর সিরিয়ালে অরুণাচল প্রদেশের তপশিলি উপজাতিদের তালিকায় ‘যে কোনও নাগা উপজাতি’র পরিবর্তে ‘নকটে’, ‘তাংসা’, ‘টুটসা’, ‘ওয়াংচো’ শব্দগুলি অন্তর্ভুক্ত করা হবে। প্রস্তাবিত এই সংশোধনীর উদ্দেশ্য হ’ল – তপশিলি উপজাতির তালিকায় একই জাতিগোষ্ঠীর নাম যাতে দু’বার না থাকে, এছাড়া, ‘খামতি’ নামে কোনও উপজাতি নেই। অন্যদিকে, ‘মিসমি’ নামে কোনও জনগোষ্ঠী নেই, তাই ‘মিসমি-কমন’, ‘ইডু’ এবং ‘তারাওঁ’-দের অন্তর্ভুক্ত করা হ’ল। যে কোনও নাগা উপজাতির পরিবর্তে তাদের নামগুলি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করার প্রয়োজন ছিল। এই বিলটি আইনে পরিণত হওয়ার পর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত জাতিগোষ্ঠীর সদস্যরা তপশিলি উপজাতিয়দের জন্য নির্ধারিত সব ধরণের সুযোগ-সুবিধা পাবেন।",کابینہ نے اروناچل پردیش کے درج فہرست قبائل کی ریوائزڈ(نظرثانی شدہ) فہرست کے لئے دستوری (درج فہرست قبائل) حکم نامہ (ترمیمی) بل، 2018 کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A7%8C-%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A7%D9%86%DA%88%D9%88%D9%86%DB%8C%D8%B4%DB%8C%D8%A7%D8%A1-%DA%A9%DB%92-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%DA%88%D8%A7%DA%A9%D9%B9%D8%B1-%D9%88%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D9%86%D8%AA%D9%88-%D9%86%DB%92-%D9%88%D8%B2/,"ইন্দোনেশিয়ার রাজনৈতিক, আইনগত এবং নিরাপত্তা বিষয়ক দপ্তরের সমন্বয় মন্ত্রীডঃ এইচ উইর���্যান্টো মঙ্গলবার এখানে সাক্ষাৎ করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। ২০১৬’র ডিসেম্বরে প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোর সফল ভারত সফরের কথা স্মরণ করেশ্রী মোদী ডঃ উইর‍্যান্টোকে জানান যে, এ মাসের শেষের দিকে প্রেসিডেন্ট উইডোডোরপুনরায় ভারত সফরের জন্য তিনি আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করে রয়েছেন। আসিয়ান-ভারতস্মারক শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষে অন্যান্য আসিয়ান দেশগুলির নেতারাও একই সঙ্গে উপস্থিতথাকবেন ঐ সময়ে। ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানেও প্রধান অতিথি রূপেতাঁরা উপস্থিত থাকবেন বলে উল্লেখ করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। শ্রী মোদী বলেন, ভারত ও ইন্দোনেশিয়া পরস্পরের নৌ-প্রতিবেশী উপলক্ষে নীলঅর্থনীতির বিকাশ প্রচেষ্টায় সহযোগিতার সুযোগ ও সম্ভাবনাগুলির সদ্ব্যবহার করতেপারে। প্রসঙ্গত ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যেনিরাপত্তা সম্পর্কিত প্রথম আলোচনা বৈঠক আয়োজনের সিদ্ধান্তকেও স্বাগত জানান তিনি।",انڈونیشیاء کے وزیر ڈاکٹر ویرانتو نے وزیراعظم سے ملاقات کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%93-%E0%A6%87%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%DB%81%D9%86%D8%AF-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%A7%D8%B3%D8%B1%D8%A7%D8%A6%DB%8C%D9%84-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86-%D8%AA%DB%8C%D9%84/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভারবৈঠকে আজ ভারত ও ইজরায়েলের মধ্যে তেল ও গ্যাস ক্ষেত্র সহযোগিতার জন্য সমঝাতাপত্রস্বাক্ষরের বিষয়টি অনুমোদিত হয়েছে। শক্তিক্ষেত্রে ভারত ও ইজরায়েল মৈত্রীবন্ধন এই সমঝোতার ফলে আরওজোরদার হবে মনে করা হচ্ছে। চুক্তি অনুসারে যে সহযোগিতা হবে তাতে একে অপরের দেশেবিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সুবিধাতো হবেই সেইসঙ্গে প্রযুক্তি হস্তান্তর, গবেষণা ও বিকাশ,যৌথ সমীক্ষা চালানো, মানব সম্পদ ক্ষেত্রে সামর্থ বৃদ্ধি এবং স্টার্ট-আপসংক্রান্ত্র ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির-ও সুযোগ বাড়বে। /",کابینہ نے ہند اور اسرائیل کے مابین تیل و گیس سکیٹر میں تعاون کے ایک مفاہمت نامہ کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%B9%E0%A6%BE-%E0%A6%8F/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%B9%D9%84%D8%A7%D8%AC-%DA%A9%DB%92-%D8%B1%D9%88%D8%A7%DB%8C%D8%AA%DB%8C-%D8%B7%D8%B1%DB%8C%D9%82%D9%88%DA%BA-%D8%A7/,"সনাতন চিকিৎসা ব্যবস্হা এবং হোমিওপ্যাথি ক্ষেত্রে সহযোগিতার ব্যাপারে ভারত এবং সাও টোমে ও প্রিন্সিপের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতাপত্রটি অনুমোদন ক��ল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। আজ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে মন্ত্রিসভার বৈঠকটি হয়। সমঝোতাপত্রটি স্বাক্ষরিত হয়েছে এ বছর মার্চ মাসে। এই অনুমোদনের ফলে, সনাতন চিকিৎসা ব্যবস্হার ক্ষেত্রে দু’দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে। প্রসঙ্গত, আর্য়ুবেদ, যোগ, প্রাকৃতিক চিকিৎসা, উনানি, সিদ্ধা ও হোমিওপ্যাথির মতন সনাতন চিকিৎসা ব্যবস্হা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ভারতের আয়ুষ মন্ত্রক তৎপর। ইতিমধ্যে মালেশিয়া, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, হাঙ্গেরি, বাংলাদেশ, নেপাল, মরিশাস, মঙ্গোলিয়া, ইরান সরকারের সঙ্গে এ বিষয়ে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রীলঙ্কার সঙ্গে এ বিষয়ে আরও একটি সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের প্রস্তাবও রয়েছে।",مرکزی کابینہ نے علاج کے روایتی طریقوں اور ہومیو پیتھی کے میدان میں تعاون کے لیے بھارت ، ساؤٹوم اور پرنسپے کے مابین مفاہمت نامے کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A6%B6%E0%A7%80-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%A7%D9%93%D8%B2%D9%85%D9%88%D8%AF%DB%81-%DA%A9%D8%A7%D8%B1-%D8%A7%D8%AF%D8%A7%DA%A9%D8%A7%D8%B1-%D8%B4%D8%B4%DB%8C-%DA%A9%D9%BE%D9%88/,প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বহুমুখী প্রতিভাসম্পন্ন অভিনেতা শশীকাপুরের জীবনাবসানে শোক প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন : “শশী কাপুরের বহুমুখী প্রতিভাতাঁর অভিনীত চলচ্চিত্র ও নাটকে প্রকাশ পেয়েছে। তাঁর অসাধারণ অভিনয় পরবর্তী প্রজন্মমনে রাখবে। তাঁর প্রয়াণে আমি শোকাহত। তাঁর পরিবার ও অনুরাগীদের প্রতি শোক জানাই”।,وزیراعظم نے آزمودہ کار اداکار ششی کپور کے انتقال پر تعزیت کا اظہار کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AC/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/2016-%D8%A8%DB%8C%DA%86-%DA%A9%DB%92-%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%AA%D8%B1%D8%A8%DB%8C%D8%AA-%D8%A7%D9%93%D8%A6%DB%8C-%D9%BE%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D8%B3-%D8%A7%D9%81%D8%B3%D8%B1%D8%A7%D9%86-%D9%86%DB%92/,"ভারতীয় পুলিশ সেবার (ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস) ২০১৬ব্যাচের ১১০ জনেরও বেশি আধিকারিক প্রশিক্ষণার্থীরা আজ এখানে সাক্ষাৎ করেনপ্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। তাঁদের সঙ্গে আলাপচারিতাকালে, পুলিশ আধিকারিকহিসাবে দায়িত্ব পালনের সময়ে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের ওপর বিশেষ জোর দেওয়ার জন্যপ্রশিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেইসঙ্গে, দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্বপালনের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হয়ে ওঠার কথাও তিনি বলেন তাঁদের। স্বাধীনতার সময়কাল থেকে শুরু করে এ পর্যন��ত যে ৩৩হাজার পুলিশকর্মী কর্মরত অবস্থায় কর্তব্যের স্বার্থে তাঁদের প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেনতাঁদের কথা প্রসঙ্গত স্মরণ করেন শ্রী মোদী। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শ্রী অজিত দোভাল-ওউপস্থিত ছিলেন আলাপচারিতাকালে।",2016 بیچ کے زیر تربیت آئی پی ایس افسران نے وزیراعظم سےملاقات کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7-%D8%B3%D9%88%D9%84-%D8%B3%D8%B1%D9%88%D8%B3%D8%B2-%DA%88%DB%92-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D9%88%D9%82%D8%B9-%D9%BE%D8%B1-%D8%B3%D8%B1%DA%A9/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ জনসেবা দিবস অনুষ্ঠানে সরকারি আমলাদের উদ্দেশে বলেছেন, এই অনুষ্ঠানের উপলক্ষ প্রশংসা, মূল্যায়ন ও ভাবনাচিন্তা করা। প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানকে আমলাদের অনুপ্রেরণা যোগানোর একটি পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করে পুরস্কারপ্রাপকদের তিনি অভিনন্দন জানান। শ্রী মোদী উল্লেখ করেন যে পুরস্কারগুলি সরকারের গুরুত্ব প্রদানের দিকগুলি তুলে ধরে। শ্রী মোদী জানান, প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা, দীনদয়াল উপাধ্যায় কৌশল যোজনা, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা ও ডিজিটাল মাধ্যমে লেন-দেন-এর মত গুরুত্বপূর্ণ সরকারী প্রকল্প রূপায়ণের জন্য পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে এবং এগুলি নতুন ভারতের জন্য খুবই জরুরি। শনিবারের অনুষ্ঠানে প্রকাশিত দুটি বইয়ের কথাও তিনি উল্লেখ করেন। একটি বইয়ের বিষয়বস্তু প্রধানমন্ত্রী নামাঙ্কিত পুরস্কার এবং অন্যটিতে বিকাশে আগ্রহী জেলাগুলির জন্য গৃহীত উদ্বোগগুলির উল্লেখ রয়েছে। বিকাশে আগ্রহী জেলা প্রসঙ্গে প্রধান মন্ত্রী বলেন, এই পর্যায়ের ১১৫ জেলা সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির বিকাশের চালিকাশক্তি হয়ে উঠতে পারে। জন-ভাগীদারী বা উন্নয়নের কাজে জনসাধারণের অংশগ্রহণের তাৎপর্যের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন শ্রী মোদী। তিনি বলেন, ২০২২ সালে, দেশের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস, স্বাধীনতা সংগ্রামিদের স্বপ্নগুলি পূরণের কাজগুলি করতে আমাদের উৎসাহ যোগাবে। প্রধান মন্ত্রী আরো বলেন, প্রশাসনিক ব্যবস্থার উন্নতির জন্য সমস্ত প্রযুক্তি, এমনকি মহাকাশ প্রযুক্তি পর্যন্ত ব্যবহার করা প্রয়োজন। সরকারি আমলাদের অনেক ক্ষমতা রয়েছে, যা দেশের কল্যাণে বিশেষভাবে কাজে লাগানো যেতে পারে।",وزیر اعظم کا سول سروسز ڈے کے موقع پر سرکاری ملازموں سے خطاب +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%AC%D9%85%DB%81%D9%88%D8%B1%DB%8C%DB%81-%DA%A9%D9%85%D8%A8%D9%88%DA%88%DB%8C%D8%A7-%DA%A9%DB%92-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%DB%92-%D8%AF%D9%88%D8%B1%DB%81-%DB%81%D9%86/,"ক্রমিক সংখ্যা চুক্তি/মউ এবং তার স্বাক্ষর করার উদ্দেশ্য ভারত ও কম্বোডিয়ার পক্ষে যাঁরা এই সমস্ত চুক্তি/মউ-তে স্বাক্ষর করেছেন ১ ২০১৮-২০২২ এই সময়কালের জন্য কম্বোডিয়ার সঙ্গে সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচি সম্পর্কিত চুক্তি। এর উদ্দেশ্য হ’ল – দু’দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচির প্রসার এবং পারস্পরিক মৈত্রীবন্ধনকে আরও জোরদার করে তোলা। ভারতের পক্ষে : ডঃ মহেশ শর্মা, সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত) কম্বোডিয়ার পক্ষে : মিসেস ফৌরিঙ্গ সাকোনা, সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী ২ ভারতের এক্সিম ব্যাঙ্ক এবং কম্বোডিয়া সরকারের মধ্যে ৩৬.৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা সম্পর্কিত চুক্তি। ভারতের পক্ষে : শ্রীমতী প্রীতি সারন, সচিব (প্রাচ্য), বিদেশ মন্ত্রক কম্বোডিয়ার পক্ষে : মিঃ ফান ফাল্লা, অর্থ ও অর্থনীতি মন্ত্রকের অবর সচিব ৩ অপরাধ সংক্রান্ত বিষয়ে পারস্পরিক আইনি সহায়তা চুক্তি। এর উদ্দেশ্য হ’ল পারস্পরিক সহযোগিতা প্রসারের মাধ্যমে অপরাধ দমন এবং অপরাধের যথাযথ তদন্ত ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ। ভারতের পক্ষে : শ্রীমতী প্রীতি সারন, সচিব (প্রাচ্য), বিদেশ মন্ত্রক কম্বোডিয়ার পক্ষে : মিঃ সি এন ল্যাপ্রেস, অপরাধ বিষয়ক দপ্তরের উপদেষ্টা ৪ মানব পাচার রোধে সহযোগিতা প্রসার চুক্তি। এর উদ্দেশ্য হ’ল মানব পাচার রোধে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা প্রসার এবং এই ধরণের অপরাধ দমন। ভারতের পক্ষে : শ্রীমতী প্রীতি সারন, সচিব (প্রাচ্য), বিদেশ মন্ত্রক কম্বোডিয়ার পক্ষে : মিসেস চৌ বান ইঙ্গ, স্বরাষ্ট্র সচিব, অভ্যন্তরীণ বিষয়ক মন্ত্রক (মানব পাচার রোধ সম্পর্কিত) …",جمہوریہ کمبوڈیا کے وزیر اعظم کے دورہ ہندوستان کے دوران طے ہوئے سمجھوتے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%97%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%85%D8%B4%D9%86-%DA%AF%D9%86%DA%AF%DB%92-%DA%A9%DB%92-%D9%88%D9%81%D8%AF-%D8%B3%DB%92-%DA%AF%D9%81%D8%AA%DA%AF%D9%88-%DA%A9%DB%8C/,"পর্বতারোহনে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ৪০ জনের একটি অভিযাত্রী দল গঙ্গা নদী পরিষ্কারের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে অভিযানে রওনা হবেন। তার আগে দলের সদস্যরা আজ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। অভিযাত্রী দলে আটজন এভারেস্টজয়ী পর্বতারোহী রয়েছেন। দলের নেতৃত্বে থাকবেন ভ��রতের প্রথম এভারেস্টজয়ী মহিলা শ্রীমতী বাচেন্দ্রী পাল। “মিশন গঙ্গে” অভিযানটি কেন্দ্রীয় সরকারের ‘নমামী গঙ্গে’ কর্মসূচি দ্বারা অনুপ্রাণিত। একমাসরে এই রাফ্টিং অভিযানে, অভিযাত্রী দলটি গঙ্গাবক্ষে হরিদ্বার থেকে পাটনা পর্যন্ত যাত্রা করবে। যাত্রাপথে এই দলটি বিজনোর, নারোরা, ফারুকাবাদ, কানপুর, এলাহাবাদ, বারাণসী ও বক্সার সহ নয়টি শহরে গঙ্গানদী পরিষ্কার সম্বন্ধে সচেতনতা প্রসারের কর্মসূচিতে অংশ নেবে। গঙ্গা তীরবর্তী এই স্হানগুলিতে দলের সদস্যরা পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক নানা কর্মকান্ডেও অংশ নেবেন। অভিযাত্রী দলের সঙ্গে আপালচারিতার সময় প্রধানমন্ত্রী দলের সদস্যদের এই উদ্যোগ গ্রহণের জন্য প্রশংসা করেন। গঙ্গানদীকে পরিচ্ছন্ন ও সদা প্রবহমান রাখার গুরুত্ব উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। দলের সদস্যদের তিনি বিভিন্ন শহর অতিক্রম করে যাবার সময় সেখানকার স্কুল-পড়ুয়াদের মধ্যে পরিচ্ছন্ন গঙ্গা সম্বন্ধে সচেতনতা গড়ে তোলার প্রয়াস চালাতে বলেন। /",وزیراعظم نے مشن گنگے کے وفد سے گفتگو کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%93%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%85%D9%85%D8%A8%D8%A6%DB%8C-%DA%A9%DB%92-%D8%A8%D8%A7%D9%86%D8%AF%D8%B1%D8%A7-%D9%88%D8%B1%D9%84%DB%8C-%D8%B3%DB%8C-%D9%84%D9%86%DA%A9/,"নয়াদিল্লি, ০৫ অক্টোবর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মুম্বাইয়ের বান্দ্রা – ওরলি সমুদ্র সংযোগে এক দুর্ঘটনায় জীবনহানির ঘটনাকে অত্যন্ত দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন। প্রধানমন্ত্রী আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে এক ট্যুইটে জানানো হয়েছে, “মুম্বাইয়ের বান্দ্রা – ওরলি সমুদ্র সংযোগে এক দুর্ঘটনায় জীবনহানিতে আমি মর্মাহত। নিহতদের শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনদের জানাই সমবেদনা। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি”।",وزیر اعظم نے ممبئی کے باندرا-ورلی سی لنک پر ہونے والے حادثے میں جانی نقصان پر افسوس کا اظہار کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%97%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%93/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D9%85%D8%A7%D8%AD%D9%88%D9%84%DB%8C%D8%A7%D8%AA%DB%8C-%D8%AA%D8%B9%D8%A7%D9%88%D9%86-%DA%A9%DB%92-%D8%A8%D8%A7%D8%B1/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে বুধবার (১০ই অক্টোবর) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে পরিবেশগত ক্ষেত্রে ভারত ও ফিনল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। এই সমঝোতাপত্রের ফলে পরিবেশের সুরক্ষা তথা প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক পরিচালনার মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে আরও ঘনিষ্ঠ ও দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে উঠবে। পরিবেশ সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট আইনগুলিকে বিবেচনায় রেখেই এই সহযোগিতা গড়ে তোলা হবে। আশা করা হচ্ছে, এই সমঝোতা স্বাক্ষরের ফলে পরিবেশের সুরক্ষা, সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বন্যপ্রাণীর সুরক্ষা ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তি তথা সেরা পদ্ধতি পাওয়া সম্ভব হবে। এই সমঝোতা অনুযায়ী, যে সমস্ত বিষয়গুলিতে সহযোগিতা গড়ে তোলা হবে তার মধ্যে রয়েছে – জল ও বায়ু দূষণ প্রতিরোধ ও দূষণমুক্ত করা, বর্জ্য পরিচালনার পাশাপাশি বিপজ্জনক বর্জ্য এবং বর্জ্য থেকে শক্তি উৎপাদন প্রযুক্তি হস্তান্তর। এছাড়াও, কার্বন নির্গমন কম করার পদ্ধতি তথা প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনার ক্ষেত্রেও সহযোগিতা গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। এই সমঝোতাপত্রে জলবায়ু পরিবর্তন; পরিবেশ ও অরণ্য অঞ্চলের ওপর নজরদারি তথা পরিসংখ্যান আদানপ্রদান; সামুদ্রিক ও উপকূলবর্তী অঞ্চলের সম্পদের সংরক্ষণ; মহাসাগর ও সাগরে গড়ে ওঠা দ্বীপপুঞ্জগুলির সুসংহত জল পরিচালনা এবং উভয় দেশের সহমতের ভিত্তিতে স্থির হওয়া বিষয়গুলিও গুরুত্ব পাচ্ছে।",مرکزی کابینہ نے ماحولیاتی تعاون کے بارے میں ہندوستان اور فن لینڈ کے درمیان تعاون کے مفاہمت نامے کی منظوری دے دی ہے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A6-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%B9%D9%88%D8%A7%D9%85-%DA%A9%D9%88-%DA%86%DB%8C%D8%AA%DB%8C-%DA%86%D8%A7%D9%86%D8%AF-%DA%A9%DB%8C-%D9%85%D8%A8%D8%A7%D8%B1%DA%A9/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী চেটি চাঁদ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছাজানিয়েছেন। এক বার্তায় তিনি বলেছেন, “পবিত্র চেটি চাঁদ উপলক্ষে সিন্ধি সম্প্রদায়কেআমার শুভেচ্ছা। ভগবান ঝুলেলাল যেন তাঁর মহান আশীর্বাদে আমাদের সদাসর্বদা নিষিক্তকরেন আর আগামী বছরটি যেন আনন্দে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে”।",وزیر اعظم نے عوام کو چیتی چاند کی مبارک باد دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%82%D9%88%D9%85%DB%8C-%DB%8C%D9%88%D9%85-%D9%BE%D8%B1%DB%8C%D8%B3-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D9%88%D9%82%D8%B9-%D9%BE%D8%B1-%D9%85%DB%8C%DA%88%DB%8C%D8%A7%D9%86%D9%85%D8%A7%D8%A6%D9%86%D8%AF%DA%AF%D8%A7/,"জাতীয় সংবাদ মাধ্যম দিবসে প্রচার মাধ্যমের সদস্যদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনজানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এই উপলক্ষে এক বার্তায় তিন��� বলেছেন : “জাতীয় সংবাদ মাধ্যম দিবসে প্রচার মাধ্যমের সকল বন্ধুকে অভিনন্দন জানাই।আমাদের সংবাদ মাধ্যমগুলির কর্মীদের কঠোর শ্রমের আমি প্রশংসা করি। বিশেষত, সংবাদপ্রতিনিধি এবং আলোকচিত্রীরা যেভাবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন সংবাদ সংগ্রহেরপর তা জাতীয় তথা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রচারের ব্যবস্থা করেন, তা নিঃসন্দেহেপ্রশংসনীয়। বাণীহারার কন্ঠে প্রকাশের উপযোগী ভাষার যোগান দেওয়ার ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমগুলির ভূমিকা সাধুবাদের দাবী রাখে। গত তিন বছরে ‘স্বচ্ছ ভারত মিশন’কে আরওবেশি করে শক্তি যুগিয়েছে প্রচার মাধ্যমগুলি। পরিচ্ছন্নতার বার্তাকে সফলভাবে আরওএগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজেও বিশেষ কৃতিত্ব দেখিয়েছে তারা। বর্তমান দিনে এবং যুগে সোশ্যাল মিডিয়ার উত্থান আমরা লক্ষ্য করছি, এমনকিমোবাইল ফোনের মাধ্যমেও বিভিন্ন তথ্য ও সংবাদ সকলের নজরে নিয়ে আসা হচ্ছে। এই ধরণেরঅগ্রগতি যে সংবাদ মাধ্যমগুলি প্রসারে আরও বেশি মাত্রায় সাহায্য করবে, সে বিষয়ে আমিনিশ্চিত। শুধু তাই নয়, সংবাদ মাধ্যম ক্ষেত্রটি আরও গণতান্ত্রিক ও প্রতিনিধিত্বমূলকহয়ে উঠবে বলেই আমার বিশ্বাস। এক উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত গণতন্ত্রের মূল কথাই হ’ল সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা।সংবাদ মাধ্যম তথা সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে ঊর্ধ্বে রাখতে আমরা পুরোপুরিপ্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ১২৫ কোটি ভারতবাসীর শক্তি, দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা প্রকাশের একটিউপযুক্ত ক্ষেত্র হয়ে উঠুক দেশের প্রচার মাধ্যমগুলি এই শুভেচ্ছা জানাই”।",قومی یوم پریس کے موقع پر میڈیانمائندگان کو وزیراعظم کی مبارکباد +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%8F-%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%AC/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/9-%D9%88%DB%8C%DA%BA-%D8%A8%D8%B1%DA%A9%D8%B3-%D8%B3%D8%B1%D8%A8%D8%B1%D8%A7%DB%81-%DA%A9%D8%A7%D9%86%D9%81%D8%B1%D9%86%D8%B3-%DA%A9%DB%92-%D9%85%DA%A9%D9%85%D9%84-%D8%A7%D8%AC%D9%84%D8%A7%D8%B3/,"মাননীয়প্রেসিডেন্ট জি জিনপিং, প্রেসিডেন্টজেকব জুমা, প্রেসিডেন্টমাইকেল টেমার, প্রেসিডেন্টভ্লাদিমির পুতিন, শুরুতেই আমিআন্তরিকভাবে আরও একবার ধন্যবাদ জানাই প্রেসিডেন্ট জি-কে তাঁর উষ্ণ অভ্যর্থনা এবংএই শীর্ষ সম্মেলনের চমৎকার উদ্যোগ আয়োজনের জন্য। সম্মেলনের নিয়ন্ত্রিত পর্বেআমাদের মধ্যে যে আলোচনা ও কথাবার্তা হয়েছে তা ছিল যথেষ্ট মাত্রায় গঠনাত্মক। এইআলোচনা আমাদের পারস্পরিক সমঝোতা ও প্রেক্ষিতকে আরও সমৃদ্ধ করে তুলেছে। ব্রিক্‌সপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১০ বছরেরও বেশি সময়কাল পূ���্বে। ইতিমধ্যেই সহযোগিতা প্রসারেরক্ষেত্রে তা এক বলিষ্ঠ মঞ্চ হয়ে উঠেছে। অনিশ্চয়তার দিকে ধাবমান বর্তমান বিশ্বেরউন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে বিশেষ অবদান সৃষ্টির কাজে আমরা আমাদের প্রচেষ্টাচালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের এই সহযোগিতার মূলে রয়েছে বাণিজ্য ও অর্থনীতি। কিন্তুপ্রযুক্তি, ঐতিহ্য, কৃষি, সংস্কৃতি, পরিবেশ, জ্বালানি-শক্তি, ক্রীড়া এবংপ্রযুক্তিচালিত বিভিন্ন ক্ষেত্রের নানা দিক স্পর্শ করে গেছে আমাদের মিলিত উদ্যোগ ওপ্রচেষ্টা। লক্ষ্য ও নির্দিষ্ট অভিমুখকে অনুসরণ করে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক (এনডিবি)ইতিমধ্যেই ঋণদানের কাজ শুরু করে দিয়েছে। ব্রিক্‌স সদস্য রাষ্ট্রগুলির পরিকাঠামোএবং নিরন্তর উন্নয়নের লক্ষ্যে সহায়সম্পদকে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যেই এই ঋণদানব্যবস্থা যাতে ব্রিক্‌স সদস্য দেশগুলির নিরন্তর উন্নয়ন প্রচেষ্টাকে সফল করে তোলাযায়। একইসঙ্গে, কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলি আপৎকালীন অর্থ মজুতের ব্যবস্থাকেপুরোপুরিভাবে সচল করে তুলেছে। এ সমস্ত কিছুই হল অগ্রগতির ক্ষেত্রে আমাদের দিকচিহ্নবিশেষ যাকে অনুসরণ করে আমরা ভবিষ্যতের লক্ষ্যে আরও এগিয়ে যেতে পারি। ভবিষ্যতেরলক্ষ্যে আমাদের এই যাত্রাপথের মূল কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে আসা প্রয়োজন দেশেরজনসাধারণকে। আমি খুবই আনন্দিত যে চিন গত বছর থেকে সদস্য রাষ্ট্রগুলির জনসাধারণেরমধ্যে বিনিময় সফরসূচির কাজকে অনেকটাই এগিয়ে নিয়ে গেছে। আর এইভাবেই পারস্পরিক মিলনও সমন্বয় প্রচেষ্টা একদিকে যেমন আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক গভীরতা দান করবে,অন্যদিকে তেমনই আমাদের পারস্পরিক সমঝোতার মূলও আরও গভীরে পৌঁছে যাবে। মাননীয়নেতৃবৃন্দ, রূপান্তরেরলক্ষ্যে ভারতের সুদূরপ্রসারী উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা দেশবাসীর কাছে এক বিশেষ গর্বেরবিষয়। দারিদ্র্য নির্মূল করা, স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রসার, দক্ষতাবৃদ্ধি, খাদ্য নিরাপত্তা, লিঙ্গ ক্ষেত্রে বৈষম্যহীনতা, জ্বালানি-শক্তির বিকাশ,শিক্ষার প্রসার এবং উদ্ভাবন প্রচেষ্টা– সবক’টি ক্ষেত্রেইএকটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যকেআমরা অনুসরণ করে চলেছি। গঙ্গা শোধন, পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি, ডিজিটাল ভারত,স্মার্ট নগরী, সকলের জন্য বাসস্থান এবং দক্ষ ভারত সহ জাতীয় কর্মসূচিগুলি দূষণমুক্তসবুজায়নের মধ্য দিয়ে এক অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করার পথকে প্রশস্ত করেতুলেছে। নারীর ক্ষমতায়ন সম্পর্কিত আমাদের কর্মসূচিগুলি উৎপাদনশীলতাকে নানাভাবেউৎসাহিত করেছে যাতে জাতি গঠনের মূল কর্মযজ্ঞে মহিলাদেরও সমান অংশীদার করে তোলাযায়। সংশ্লিষ্ট দেশগুলির জাতীয় অভিজ্ঞতার নিরিখে ব্রিক্‌স সদস্য রাষ্ট্রগুলিনিজেদের মধ্যে এক গভীর সহযোগিতার বাতাবরণ গড়ে তুলতে পারে যাতে আখেরে লাভবান হবেসবক’টি দেশই। পারস্পরিক সহযোগিতার বিকাশে কতকগুলি বিষয় সম্পর্কে আমি ইতিমধ্যেইচিন্তাভাবনা করেছি। প্রথমতঃ, একটি ব্রিক্‌স রেটিং এজেন্সি গড়ে তোলার জন্য মিলিতপ্রচেষ্টার ওপর আমরা জোর দিয়েছি আমাদের গত বছরের আলোচ্যসূচিতেই। এই ধরনের একটিএজেন্সি বা সংস্থা গড়ে তোলার সম্ভাব্যতা বর্তমানে খতিয়ে দেখছে এক বিশেষজ্ঞ কমিটি।আমি এখানে সংশ্লিষ্ট সকলের কাছেই আর্জি জানাব এই ধরনের সংস্থা গড়ে তোলারপ্রক্রিয়াটি দ্রুত সম্পূর্ণ করার জন্য। দ্বিতীয়তঃ, আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলিকেতাদের ক্ষমতা ও দক্ষতা বাড়িয়ে তোলার পাশাপাশি, আপৎকালীন অর্থ মজুত ব্যবস্থা এবংআন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা প্রসারে চেষ্টা চালিয়ে যেতেহবে। তৃতীয়তঃ, আমাদের এই দেশগুলির বিকাশের পক্ষে সুলভ, নির্ভরযোগ্য এবং পর্যাপ্তজ্বালানির যোগান ও ব্যবহার একান্তভাবে জরুরি। জলবায়ুকে অনুকূল করে তোলার কাজে সুলভসহায়সম্পদকে আমাদের যথাযথভাবে ব্যবহার করতে হবে। পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানিরব্যবহার বিভিন্ন ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়টিকে চিহ্নিত করে ফ্রান্সেরসঙ্গে ভারত মিলিতভাবে আন্তর্জাতিক সৌর সমঝোতা (আইএসএ)-এর মতো একটি আন্তর্জাতিকউদ্যোগের সূচনা করেছে ২০১৫-র নভেম্বরে। সৌরশক্তির অধিকতর সদ্ব্যবহারের মাধ্যমেঅর্জিত সুফল পরস্পরের মধ্যে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যে ১২১টি দেশ মিলিতভাবেসমন্বয়সাধনের চেষ্টা চালিয়ে যাবে। সৌরশক্তি উৎপাদনের কর্মসূচিকে আরও জোরদার করেতুলতে ব্রিক্‌স সদস্য রাষ্ট্রগুলি নিবিড়ভাবে কাজ করে যেতে পারে আন্তর্জাতিক সৌরসমঝোতা অর্থাৎ, আইএসএ-এর সঙ্গে। আমাদের এই পাঁচটি দেশের যথেষ্ট শক্তি ও দক্ষতারয়েছে পুনর্নবীকরণযোগ্য তথা সৌরশক্তির উন্নততর ব্যবহার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে। এইধরনের সহযোগিতাকে সাহায্য করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক সৌর সমঝোতার সঙ্গে এক সফলসংযোগ সম্ভব করতে এগিয়ে আসতে পারে এনডিবি-ও। এই প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে বিশুদ্ধজ্বালা��ি ক্ষেত্রে আরও বেশি করে অর্থ সহায়তার প্রত্যাশা করি আমরা। চতুর্থতঃ,আমাদের এইক’টি দেশের মধ্যে রয়েছে যুবশক্তির প্রাচুর্য। আমাদের যৌথ উদ্যোগগুলিরক্ষেত্রে এই যুব সমাজকে সম্ভাব্য সকলরকমভাবে আমরা কাজে লাগাতে পারি। দক্ষতা বিকাশএবং শ্রেষ্ঠ পন্থা-পদ্ধতি বিনিময় কর্মসূচির ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধি একটিমূল্যবান হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। পঞ্চমতঃ, গত বছর অনুষ্ঠিত গোয়া শীর্ষ সম্মেলনেস্মার্ট নগরী, নগরায়ণ এবং বিপর্যয় মোকাবিলার ক্ষেত্রে আমাদের শহরগুলির মধ্যে সহযোগিতাপ্রসারের লক্ষ্যে চিন্তাভাবনার প্রসার ও বিনিময় আমরা ঘটিয়েছিলাম। এই কাজে এখনআমাদের আরও গতি সঞ্চার করা প্রয়োজন। ষষ্ঠতঃ, পরবর্তী প্রজন্মের উপযোগী বিকাশ ওরূপান্তর প্রচেষ্টায় প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন বিশ্বের নির্ভরযোগ্য একটি ক্ষেত্র হয়েউঠতে পারে। কারণ, ভারত তার নিজের অভিজ্ঞতায় ইতিমধ্যেই লক্ষ্য করেছে যে প্রযুক্তি ওডিজিটাল সম্পদ দারিদ্র্য ও দুর্নীতি দূর করার ক্ষেত্রে দুটি শক্তিশালী হাতিয়ারবিশেষ। উদ্ভাবন ও ডিজিটাল অর্থনীতির ক্ষেত্রে এক বলিষ্ঠ ব্রিক্‌স অংশীদারিত্বগড়েতুললে একদিকে যেমন বিকাশের পথকে তা আরও প্রশস্ত করে তুলবে, অন্যদিকে তেমনইস্বচ্ছতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে নিরন্তর উন্নয়নের লক্ষ্যে পৌঁছে যেতেও তা আমাদেরনানাভাবে সাহায্য করবে। বেসরকারি শিল্পোদ্যোগ প্রচেষ্টা সহ ব্রিক্‌স-এর মূলকাঠামোর মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান কর্মসূচি স্থির করার কাজে চিন্তাভাবনা করার জন্যসংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আমি এক প্রস্তাব পেশ করছি। পরিশেষে, স্বাস্থ্য, পরিকাঠামো,দক্ষতা বিকাশ, নির্মাণ ও উৎপাদন এবং সংযোগ ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্রিক্‌স এবংআফ্রিকার দেশগুলির সঙ্গে আরও বেশি করে সহযোগিতার সম্পর্ক প্রসারে ভারত যে যথেষ্টউৎসাহী এবং একথাও আমি এখানে তুলে ধরতে আগ্রহী। মাননীয়নেতৃবৃন্দ, বিগতদশকটিতে আমাদের এই দেশগুলির দুই প্রজন্মের নেতৃবৃন্দ ব্রিক্‌স প্রতিষ্ঠার কাজেবিশেষ অবদানের স্বাক্ষর রেখে গেছেন। এই কাজে আমরা যেমন বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনকরেছি, অন্যদিকে তেমনই প্রভাব ও উন্নয়নকেও আমরা সচল রাখতে পেরেছি। কিন্তু পরবর্তীদশকটি হল নানা দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষত, আমরা যখন এমন এক পরিবেশ গড়েতুলতে চলেছি যেখানে জোর দেওয়া হবে স্থিতিশীলতা, নিরন্তর বিকাশ ও সমৃদ্ধির ওপর । এই রূপান্তরপ্র��েষ্টার একটি চালিকাশক্তি হিসেবে ব্রিক্‌স নেতৃবৃন্দের ভূমিকা খুবইতাৎপর্যপূর্ণ। এই বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রগুলিতে ব্রিক্‌স-এর এই মঞ্চ থেকে যদি আমরা আমাদেরকার্যসূচি স্থির করে ফেলতে পারি, তাহলে সমগ্র বিশ্ব এই সময়কালকে এক সুবর্ণ দশক হিসেবেইচিহ্নিত করবে। আগামীদিনে যে বাজার বা বিপণন মঞ্চ গড়ে উঠতে চলেছে, তার সঙ্গে আমাদেরএই প্রচেষ্টা হয়ে উঠবে যথেষ্ট সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই বিশেষ ক্ষেত্রটিতে আমার কিছুকিছু চিন্তাভাবনার কথা আমি আপনাদের কাছে তুলে ধরতে পারব বলে আশা করি।অংশীদারিত্বের এক নতুন মাত্রায় পৌঁছে যেতে ব্রিক্‌স-এর আওতায় আমাদের মিলিতযাত্রাপথ যে নানাভাবে আমাদের সাহায্য করবে, সে সম্পর্কে আমি দৃঢ় আত্মবিশ্বাসী।আপনাদের সকলকেই ধন্যবাদ জানিয়ে আমার বক্তব্য এখানে শেষ করছি।",9 ویں برکس سربراہ کانفرنس کے مکمل اجلاس سے وزیر اعظم کے خطاب کا متن +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%8B%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%B3%D9%88%D8%A7%D8%B2%DB%8C-%D9%84%DB%8C%D9%86%DA%88-%DA%A9%D9%88%D8%8C-%D9%B9%DB%8C-%D8%A7%D9%88-%D8%A7%D9%93%D8%B1/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বৃহস্পতিবার (১০ই জানুয়ারি, ২০১৯) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে ভারত ও সোয়াজিল্যান্ডের (বর্তমানে সোয়াতিনি নামে পরিচিত) মধ্যে সীমাবিহীন কর পরীক্ষক কর্মসূচির আওতায় এই দেশটিকে কর সংক্রান্ত সহযোগিতা প্রদানে একজন ভারতীয় বিশেষজ্ঞের নিযুক্ত সম্পর্কিত বিচার্য বিষয় নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষরের অনুমতি পাওয়া গেছে। সমীক্ষাবিহীন কর পরীক্ষক কর্মসূচির আওতায় ভারত সরকার ও সোয়াতিনি সরকার পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে একজন ভারতীয় বিশেষজ্ঞকে মনোনীত করা হয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় দেশটিকে কর সংক্রান্ত সহায়তা প্রদানে মনোনীত ভারতীয় বিশেষজ্ঞের নিযুক্তির সঙ্গে যুক্ত শর্তাবলীগুলিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হবে। এই কর্মসূচির আওতায় ভারতীয় বিশেষজ্ঞের নিযুক্তির ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলিতে করক্ষেত্রে দক্ষতা বাড়াতে ভারতের সহায়তা আরও বৃদ্ধি পাবে।",مرکزی کابینہ نے سوازی لینڈ کو، ٹی او آر ٹیکس معاونت پر دستخط کو منظوری دےدی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AE-%E0%A6%93-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%B3%DA%A9%D9%85-%D8%A7%D9%88%D8%B1%D9%84%D8%AF%D8%A7%D8%AE-%DA%A9%DB%92-%D8%B7%D9%84%D8%A8%D8%A7%D9%94-%D9%BE%D8%B1%D9%85%D8%B4%D8%AA%D9%85%D9%84-%D8%A7%D9%93%D8%A6%DB%8C-%D9%B9%DB%8C-%D8%A8%DB%8C/,"সিকিম ও লাদাখের ৫৩ জন ছাত্রছাত্��ীকে নিয়ে গঠিত আইটিবিপি-র দুটিঅভিযাত্রী দল তাদের ভারত দর্শনের ফাঁকে আজ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীরসঙ্গে সাক্ষাৎ করে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপচারিতায় তারা এক সমৃদ্ধ ওদুর্নীতিমুক্ত ভারতের স্বপ্ন তাঁর সামনে তুলে ধরে। প্রধানমন্ত্রী তাদের এই স্বপ্নবাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি ছাত্রদের শারীরিকভাবে সক্ষমথাকতে অনুরোধ করেন যাতে আরও বেশি উৎপাদনশীল থাকা যায়। এই প্রসঙ্গে যোগার গুরুত্বনিয়েও আলোচনা হয়। প্রধানমন্ত্রীশিক্ষার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে বলেন, সবসময় শিক্ষার্থী হওয়ার স্বাভাবিক প্রবণতাথাকা উচিৎ। ছাত্রছাত্রীরা‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’র বিষয়ে গভীর আগ্রহ দেখায়। আলোচনায় নগদ-বিহীন লেনদেনের কথাও উঠেআসে। প্রধানমন্ত্রী সরাসরি সুফল হস্তান্তর কিভাবে সাধারণ মানুষের উপকারে লাগছে তাব্যাখ্যা করেন। ছাত্রছাত্রীরাপ্রধানমন্ত্রীর লেখা ‘পরীক্ষারসেনানি’ বা ‘এক্সাম ওয়ারিয়র’ বইটির উল্লেখ করে,যেখানে প্রধানমন্ত্রী তাদের অবাঞ্ছিত চাপ ও মানসিক উদ্বেগ এড়িয়ে জীবন কাটাতেপরামর্শ দিয়েছেন। /",سکم اورلداخ کے طلبأ پرمشتمل آئی ٹی بی پی تفریحی سفرکے گروپوں کی وزیراعظم سے ملاقات +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%B1%D8%A7%D8%AC%D8%B3%D8%AA%DA%BE%D8%A7%D9%86-%DA%A9%DB%92-%D8%A8%D8%A7%DA%91%D9%85%DB%8C%D8%B1-%D8%B6%D9%84%D8%B9-%DA%A9%DB%92-%D9%BE%DA%86%D9%BE%D8%AF%D8%B1%D8%A7-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%B1%D8%A7/,"রাজস্থানের বারমের-এর পাচপাদরায়, রাজস্থান তৈলশোধনাগারের কাজের সূচনা উপলক্ষে আয়োজিত এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্রমোদী ভাষণ দিয়েছেন। এই উপলক্ষে, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী বসুন্ধরা রাজেএবং কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান’কে অভিনন্দন জানিয়েপ্রধানমন্ত্রী বলেন, এই কয়েকদিন আগেই ভারত অত্যন্ত উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে মকরসংক্রান্তি উৎসব উদযাপন করেছে। এই উৎসবের মরশুম সমৃদ্ধির দ্যোতক। তিনি বলেন, এইউৎসবের ঠিক পর পরই তিনি অনেক মানুষের জন্য সুখ ও সমৃদ্ধি আনতে পারে, রাজস্থানেরএমন একটি প্রকল্পের সূচনায় থাকতে পেরে আনন্দিত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সংকল্প থেকে সিদ্ধি’র এই সময়েআমাদের লক্ষ্যমাত্রা চিহ্নিত করে ২০২২ সালে স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষপূর্তির মধ্যে এইলক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য কাজ করে যেতে হবে। রাজস্থানকে আধুনিক করে তোলার লক্ষ্যে দেশের প্রাক্���নউপ-রাষ্ট্রপতি তথা মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভৈরোঁ সিং শেখাওয়াতের অবদানের উল্লেখ করেপ্রধানমন্ত্রী এই প্রবীণ নেতার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। তিনি প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী শ্রী যশবন্ত সিং-এরও আরোগ্য কামনা করে বলেন যে, দেশের জন্য তাঁর অবদানউল্লেখযোগ্য। প্রধানমন্ত্রী রাজস্থানের খরা পরিস্থিতি মোকাবিলায় এবংমানুষকে এই পরিস্থিতিতে সহায়তা করার ক্ষেত্রে কাজের জন্য রাজ্য সরকার এবংমুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজ-এর প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার সেনাকর্মীদের জন্য‘এক পদ, এক পেনশন’-এর নীতিকে বাস্তবায়িত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এই লক্ষ্যে সরকার কাজচালিয়ে যাচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনার উল্লেখ করে বলেন, এর ফলেদরিদ্র মানুষেরা ব্যাঙ্কের সুবিধা পেয়েছেন। তিনি রান্নার গ্যাসের ক্ষেত্রেউজ্জ্বলা যোজনার কথা বলেন এবং দেশের বিদ্যুৎ সংযোগ বিহীন ১৮ হাজার গ্রামে বিদ্যুৎপৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে বলে জানান। রাজস্থানের উন্নতি এবং সুযোগ-সুবিধার জন্য মুখ্যমন্ত্রীশ্রীমতী বসুন্ধরা রাজ-এর প্রত্যয়েরও তিনি প্রশংসা করেন। ……",راجستھان کے باڑمیر ضلع کے پچپدرا میں راجستھان ریفائنری کی تعمیر کے کام کے آغاز کے موقع پر عوامی جلسے سے وزیراعظم کا خطاب +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%85%E0%A6%96%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%A7%D9%93%D9%84-%D8%A7%D9%86%DA%88%DB%8C%D8%A7-%D8%A7%D9%86%D8%B3%D9%B9%DB%8C-%D9%B9%DB%8C%D9%88%D9%B9-%D8%A7%D9%93%D9%81-%D8%A7%D9%93/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লিতে অখিল ভারতীয় আয়ুর্বেদসংস্থান জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ধনতেরস জয়ন্তীতে আয়ুর্বেদদিবস উপলক্ষে সমবেত সকলকে শুভেচ্ছা জানান। তিনি আয়ুষ মন্ত্রককে অখিল ভারতীয় আয়ুর্বেদসংস্থান প্রতিষ্ঠার জন্য প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, একটি জাতিতাঁদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে মূল্য না দিতে পারলে অগ্রগতি করতে পারে না। যেসব দেশতাদের ঐতিহ্যকে অবহেলা করে, তারা তাদের পরচিতি হারিয়ে ফেলবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, ভারত যখন স্বাধীন ছিল না, তখন যোগা ও আয়ুর্বেদেরমতো নিজস্ব জ্ঞান ও ঐতিহ্যকে খাটো করে দেখা হ’ত। এমনকি, এই দুই ঐতিহ্যের ওপরভারতীয়দের বিশ্বাস যাতে কমে যায়, তার চেষ্টাও করা হ’ত বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনিবলেন, বিগত তিন বছরে এই পরিস্থিতির অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে। আমাদের ঐতিহ্যের প্রতিমানুষের আস্থাকে পুনরায় ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। শ্রী মোদী বলেন, আয়ুর্বেদ দিবস বা যোগদিবসের অনুষ্ঠানে মানুষ যেভাবে যোগ দেন, তার মধ্য দিয়েই আমাদের ঐতিহ্যের গর্বপ্রতিফলিত হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আয়ুর্বেদ কেবলমাত্র কোনও চিকিৎসা ব্যবস্থা নয়, এরমধ্যে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের স্বাস্থ্যের বিষয়টিও জড়িয়ে আছে। এই কারণেই সরকারআয়ুর্বেদ, যোগা এবং অন্যান্য আয়ুষ ব্যবস্থাকে জনস্বাস্থ্য পরিষেবার ব্যবস্থারসঙ্গে যুক্ত করার ওপর জোর দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার দেশের প্রত্যেক জেলায় একটি করে আয়ুর্বেদহাসপাতাল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে। তিনি বলেন, বিগত তিন বছরে ইতিমধ্যেই ৬৫টিরওবেশি আয়ুষ হাসপাতাল স্থাপন করা হয়েছে। শ্রী মোদী বলেন, সারা বিশ্ব জুড়ে লতাগুল্ম এবং ঔষধি গাছগাছড়া আয়েরগুরুত্বপূর্ণ উৎস হয়ে উঠতে পারে এবং ভারত’কে এই বিষয়টিকে কাজে লাগানোর কথা ভাবাউচিৎ। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থায় ১০০ শতাংশপ্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ অনুমোদন করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, সরকার দরিদ্র মানুষের জন্য সুলভে স্বাস্থ্য পরিষেবাপ্রদানের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। তিনি বলেন, সাবধানতামূলক স্বাস্থ্য পরিষেবাএবং সহজে সুলভ চিকিৎসা পরিষেবা ব্যবস্থা করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। স্বচ্ছতা অথবাপরিচ্ছন্নতা হচ্ছে সাবধানতামূলক স্বাস্থ্য পরিষেবার সবচেয়ে সহজ ব্যবস্থা। তিনিবলেন, কেন্দ্রীয় সরকার গত তিন বছরে ৫ কোটি শৌচাগার নির্মাণের ব্যবস্থা করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষ যাতে আরও ভালো স্বাস্থ্য পরিষেবার সুযোগপান, তার জন্য নতুন এইম্‌স স্থাপন করা হচ্ছে। স্টেন্ট ও হাঁটু প্রতিস্থাপনেরসরঞ্জামের মূল্যের সীমা নির্ধারণ এবং কম দামে ওষুধপত্রের জন্য জনঔষধি স্থাপনের মতোউদ্যোগের তিনি উল্লেখ করেন।",وزیراعظم نے آل انڈیا انسٹی ٹیوٹ آف آیوروید ملک وقوم کے نام وقف کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF-%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%95-%E0%A6%AA/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A7%D9%93%D8%A6%DB%8C-%D9%B9%DB%8C-%D9%88%DB%8C-%D9%BE%DB%8C-%DA%A9%DB%92-%DA%88%D8%A7%D8%A6%D8%B1%DB%8C%DA%A9%D9%B9%D8%B1-%D8%AC%D9%86%D8%B1%D9%84-%D9%86%DB%92-%D9%BE%D8%B1%D8%A7%D8%A6%D9%85/,"ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ (আইটিবিপি) বাহিনীর মহানির্দেশক শ্রী আর কে পচনন্দা, প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিলে সাড়ে ৮ কোটি টা��া দান করেছেন। নতুন দিল্লীতে আজ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করে তিনি চেকটি প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। এই অর্থ আইটিবিপি কর্মীদের স্বেচ্ছাদান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।",آئی ٹی وی پی کے ڈائریکٹر جنرل نے پرائم منسٹر نیشنل ریلیف فنڈ کے لئے 8.5 کروڑروپے کا چیک پیش کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B8%E0%A6%95-4/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DB%8C%D9%88%D8%B1%D9%88%D9%BE-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%AE%D8%A7%D8%B1%D8%AC%DB%8C-%D8%A7%D9%85%D9%88%D8%B1-%DA%A9%DB%92-%D9%81%D8%B1%D8%A7%D9%86%D8%B3%DB%8C%D8%B3%DB%8C-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D9%86/,"ফ্রান্সেরইওরোপ এবং বিদেশ সংক্রান্ত বিষয়ের মন্ত্রী মিঃ জ্যাঁ-ওয়াইভেজ লা দ্রায়াঁ আজ এখানেএক সাক্ষাৎকারে মিলিত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। ভারত-ফ্রান্সদ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক প্রসারের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক অগ্রগতির বিষয়গুলি সম্পর্কেতিনি অবহিত করেন প্রধানমন্ত্রীকে। এবছর জুন মাসে শ্রী মোদীর ফ্রান্স সফরেরপরবর্তীকালে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রসার ও উন্নয়নের বিভিন্ন বিষয় তিনি আজ তুলেধরেন তাঁর এই সাক্ষাৎকার বৈঠকে। ভারত ওফ্রান্স – এই দুটি দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রটি যেভাবে উত্তরোত্তরপ্রসার লাভ করছে, তাতে মিঃ লা দ্রায়াঁ-র বিশেষ অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন শ্রীনরেন্দ্র মোদী। বর্তমানের বিদেশ দপ্তর ছাড়াও অতীতে ফ্রান্সের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীহিসাবে তাঁর কার্যকালেওতাঁকে এই ধরনের ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে বলে প্রসঙ্গতস্মরণ করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। শ্রী মোদীবলেন, ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত অংশীদারিত্বের বিষয়টি শুধুমাত্র দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কপ্রসারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, বরং আঞ্চলিক তথা বিশ্ব পরিস্থিতিতে শান্তি ওস্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে তা এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে। ফ্রান্সেরপ্রেসিডেন্ট ম্যাকঁর-কে অদূর ভবিষ্যতে ভারতে স্বাগত জানানোর জন্য তিনি অধীর আগ্রহেঅপেক্ষা করছেন বলে মিঃ লা দ্রায়াঁ-কে জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী।",یوروپ اور خارجی امور کے فرانسیسی وزیر نے وزیراعظم سے ملاقات کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%89%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AA-%E0%A6%93-%E0%A6%86%E0%A6%9F%E0%A6%B2/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DB%81%D9%86%D8%AF%DB%94%D9%86%D8%A7%D8%B1%DA%88%DA%A9-%D9%85%D9%85%D8%A7%D9%84%DA%A9-%D8%B3%D8%B1%D8%A8%D8%B1%D8%A7%DB%81-%D8%A7%D8%AC%D9%84%D8%A7%D8%B3-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%AC%D8%A7%D8%B1%DB%8C/,"আজ স্টকহোমে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী লার্সলোক্কে রাসম��সেন, ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জুহা সিপিলা, আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কাট্রিন জ্যাকবসদোত্তির নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী এরনা সোলবার্গ এবং সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন লফভেন এক শীর্ষ বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীদের আলোচনাকালে ভারতের সঙ্গে উত্তর ইউরোপ এবং উত্তর আটলান্টিকের দেশগুলির সহযোগিতা প্রচেষ্টাকে আরও নিবিড় করে তোলার সংকল্প গ্রহণ করা হয়। বিশ্ব নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক বিকাশ ও অগ্রগতি, উদ্ভাবন প্রচেষ্টা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের সমস্যার মতো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়েও তাঁরা মত বিনিময় করেন। অন্তর্ভুক্তিমূলক বিকাশ এবং নিরন্তর উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে মুক্ত বাণিজ্য ব্যবস্থা যে একটি অনুঘটকের ভূমিকা পালন করতে পারে, সে প্রশ্নে সহমত প্রকাশ করেন সকল প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে উদ্ভাবন এবং ডিজিটাল রূপান্তর প্রচেষ্টাকে পরস্পর সংযুক্ত বিশ্ব রাষ্ট্রগুলির এক বিশেষ চালিকাশক্তি হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বলা হয় যে, এর মধ্য দিয়ে উত্তর ইউরোপ এবং উত্তর আটলান্টিক অঞ্চলের দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সংযোগ ও যোগাযোগের প্রসার ঘটতে পারে। এই দেশগুলি যে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে উদ্ভাবন প্রচেষ্টায় বিশেষ নেতৃত্বদান করতে পারে, সেই প্রশ্নেও সকলে একমত হন। সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্র এবং সেই সঙ্গে শিক্ষা ক্ষেত্রকে সঙ্গে নিয়ে উদ্ভাবন প্রচেষ্টার কাজে এগিয়ে যাওয়ার প্রস্তাবকে বৈঠকে সমর্থন জানানো হয়। বলা হয় যে, ভারতে মেধা ও দক্ষতার কোনও অভাব নেই। সুতরাং, নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে তা নিশ্চিতভাবেই ব্যবহার করা যেতে পারে। নিরন্তর উন্নয়নের লক্ষ্যে ভারত উদ্ভাবন এবং ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগ ও ব্যবহারের জন্য যে অঙ্গীকার গ্রহণ করেছে, সেই প্রসঙ্গে মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচি, স্টার্ট আপ ইন্ডিয়া, ডিজিটাল ইন্ডিয়া এবং স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচির বিশেষ প্রশংসা করা হয়। এই প্রসঙ্গে নির্মল প্রযুক্তি, সামুদ্রিক সমস্যার সমাধান, বন্দর আধুনিকীকরণ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, স্বাস্থ্য, জীবন বিজ্ঞান এবং কৃষি সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে উত্তর ইউরোপ এবং উত্তর আটলান্টিকের দেশগুলি যে সমাধান প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তার কথাও উল্লেখ করা হয়। ভারত সরকারের স্মার্টনগরী কর্মসূচিটিকে সহায়তাদানের লক্ষ্যে ঐ দেশগুলি যে নিরন্তর নগরায়ন প্রকল্পের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তাকে বৈঠকে স্বাগত জানানো হয়। শীর্ষ বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রধানমন্ত্রীরা বিশেষ জোর দিয়ে বলেন যে, ভারত সহ এই দেশগুলির যে বিশেষ দক্ষতা ও ক্ষমতা রয়েছে, তার সুযোগ গ্রহণ করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিস্থিতিকে আরও উন্নত করে তোলা যেতে পারে এবং এর ফলে লাভবান হবে সংশ্লিষ্ট সবকটি দেশই। নীতিনিয়ম নির্দেশিত বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা এবং বিকাশ ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রচেষ্টার গুরুত্বের কথাও বৈঠকে আলোচিত হয়। ভারত সহ এই দেশগুলিতে বাণিজ্যিক প্রচেষ্টার এক বিশেষ অঙ্গ হিসাবে বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজতর করে তোলার উপযোগী পরিবেশ ও পরিস্থিতি সৃষ্টির ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে হিংসা ও সন্ত্রাস যে একটি বড় ধরণের চ্যালেঞ্জ সেই প্রশ্নে সহমত প্রকাশ করেন সকল প্রধানমন্ত্রীই। বিশ্ব নিরাপত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ও আলোচিত হয় তাঁদের মধ্যে। পরমাণু সরবরাহকারী গোষ্ঠীর সদস্যপদে ভারতের আবেদনকে স্বাগত জানায় বৈঠকে অংশগ্রহণকারী সবকটি দেশই। রাষ্ট্রসংঘের প্রতি সমর্থন জানিয়ে সেখানকার মহাসচিবের সংস্কার প্রচেষ্টাকেও সাধুবাদ জানানো হয়। ২০৩০ সাল পর্যন্ত কর্মসূচি রূপায়ণের ক্ষেত্রে সদস্য রাষ্ট্রগুলিকে মদতদানের লক্ষ্যে এই সংস্কার প্রচেষ্টা যে একান্ত জরুরি, সে বিষয়েও প্রধানমন্ত্রীরা সহমত পোষণ করেন। সেই সঙ্গে, প্যারিস চুক্তির রূপায়ণ প্রচেষ্টাকেও সর্বতোভাবে সমর্থন ও সহযোগিতার কথা বলা হয়। বিশুদ্ধ জ্বালানি উৎপাদনের প্রসঙ্গে বিশেষত, পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি শক্তির প্রসারে সকল রকম প্রচেষ্টা নিরন্তর রাখার সপক্ষে মত প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রীরা। অন্যদিকে, নারী ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে এবং আর্থ-সামাজিক তথা রাজনৈতিক জীবনে মহিলাদের পূর্ণ ও অর্থবহ অংশগ্রহণ যে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের একটি পূর্বশর্ত সে বিষয়েও সহমত পোষণ করা হয় এদিনের বৈঠকে। প্রধানমন্ত্রীরা একযোগে বলেন যে, সংশ্লিষ্ট দেশগুলির মধ্যে বলিষ্ঠ সহযোগিতার বাতাবরণ গড়ে তোলার মাধ্যমে উদ্ভাবন প্রচেষ্টা, অর্থনৈতিক অগ্রগতি, নিরন্তর সমাধান প্রচেষ্টা এবং পারস্পরিক কল্যাণসাধক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিস্থিতির উদ্ভব সম্ভব। শিক্ষা, সংস্কৃতি, পর্যটন এবং শ্রম বিনিময়ের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশগুলির জনসাধারণের মধ্যে যে ঘনিষ্ঠ সংযোগ ও সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব এ প্রশ্নেও একমত হন সকল প্রধানমন্ত্রী। ……",ہند۔نارڈک ممالک سربراہ اجلاس میں جاری کیا گیا مشترکہ اعلامیہ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A7%A7%E0%A7%AD-%E0%A6%93-%E0%A7%A7%E0%A7%AE-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AA/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7-18-17-%D8%B3%D8%AA%D9%85%D8%A8%D8%B1-%DA%A9%D9%88-%D9%88%D8%A7%D8%B1%D8%A7%D9%86%D8%B3%DB%8C-%DA%A9%D8%A7-%D8%AF%D9%88%D8%B1%DB%81/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ১৭ ও ১৮ সেপ্টেম্বর তাঁর সংসদীয় নির্বাচনীক্ষেত্র বারাণসী সফর করবেন। ১৭ তারিখ বিকেলে বারাণসী পৌঁছানোর পর, প্রধানমন্ত্রী সেখান থেকে সরাসরি নারুর গ্রামে যাবেন। এখানে তিনি একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের সঙ্গে মিলিত হবেন। অলাভজনক সংস্হা ‘রুম ট্যু রিড’এই বিদ্যালয়টিকে সাহায্য দিচ্ছে। পরে, ডিএলডব্লুউ ক্যাম্পাসে প্রধানমন্ত্রী কাশী বিদ্যাপীঠের ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। এই বিদ্যাপীঠ যে সমস্ত শিশুদের সাহায্য করে থাকে তাদের সঙ্গেও প্রধানমন্ত্রী মিলিত হবেন। বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্পিথিয়েটারে ১৮ তারিখ প্রধানমন্ত্রী এক অনুষ্ঠানে ৫০০ কোটি টাকারও বেশি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন বা শিলান্যাস করবেন। প্রধানমন্ত্রী যে সমস্ত প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন, তার মধ্যে রয়েছে- পুরানো কাশীর জন্য একটি সুসংহত বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্প, বিনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে অটল ইনক্যুবেশন সেন্টার। এছাড়াও, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি একটি আঞ্চলিক চক্ষুরোগ চিকিসাৎ কেন্দ্রের শিলান্যাস করবেন এবং এক জনসভায় ভাষন দেবেন। /…",وزیراعظم کا 18-17 ستمبر کو وارانسی کا دورہ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%DA%AF%D8%AC%D8%B1%D8%A7%D8%AA-%D8%8C-%D8%A7%D8%AD%D9%85%D8%AF%D8%A7%D9%93%D8%A8%D8%A7%D8%AF-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%DA%A9%D8%A6%DB%8C-%D8%AA/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ আমেদাবাদ সফর করেন। তিনি বেশ কিছু উন্নয়নমূলক প্রকল্পের সূচনা করেছেন। আমেদাবাদের ভাস্ত্রাল গাম মেট্রো স্টেশনে প্রধানমন্ত্রী আমেদাবাদ মেট্রোর প্রথম পর্যায়ের যাত্রার সূচনা করেন। তিনি আমেদাবাদ মেট্রোর দ্বিতীয় পর্যায়েরও শিলান্যাস করেন। এই অনুষ্ঠানে ‘এক দেশ এক কার্ড’ মডেল অনুসারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাত্রী ভাড়া সংগ্রহের জন্য সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত পরিবেশবান্ধব ব্যবস্হা চালু করা হয়। প্রধান���ন্ত্রী এরপর মেট্রো রেলের যাত্রার সূচনা করেন এবং মেট্রোয় সফর করেন। আমেদাবাদে প্রধানমন্ত্রী ১২০০ শয্যা বিশিষ্ট নতুন সিভিল হাসপাতাল, ক্যান্সার হাসপাতাল, দন্ত হাসপাতাল এবং চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন করেন। তিনি জাতির উদ্দেশে দাহোদ রেলওয়ে ওয়ার্কশপ এবং পাটন-বিন্দি রেলওয়ে উৎসর্গ করেন। শ্রী নরেন্দ্র মোদী লোথাল মেরিটাইম সংগ্রহশালার শিলান্যাসও করেন। প্রধানমন্ত্রী বি জে মেডিক্যাল কলেজ ময়দানে একটি জনসভায় ভাষণ দেন। তিনি বলেন, আজ এই ঐতিহাসিক দিনে আমেদাবাদ মেট্রোর স্বপ্ন বাস্তবায়িত হল। আমেদাবাদের জনগণ এখন থেকে আরামপ্রদ এবং পরিবেশবান্ধব পরিবহন ব্যবস্হা ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন। তিনি জানান, ২০১৪ সালের আগে দেশে মাত্র আড়াইশো কিলোমিটার পথে মেট্রো রেল চলতো। এখন এই পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৫৫ কিলোমিটারে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশজুড়ে মেট্রো রেল এবং অন্যান্য পরিবহন ব্যবস্হার সুযোগ গ্রহণের জন্য একাধিক কার্ড ব্যবহারের পরিবর্তে একটিমাত্র কার্ড ব্যবহারের লক্ষ্যে ‘কমন মবিলিটি কার্ড’ চালু করা হল। এই কার্ড ‘এক দেশ এক কার্ড’-এর পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করবে। সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত এই কার্ড তৈরির ফলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নির্ভরতা দূর হল। পৃথিবীর মধ্যে যে কয়েকটি দেশে জন-পরিবহনের ক্ষেত্রে ‘এক দেশ এক কার্ড’ ব্যবস্হা চালু রয়েছে, ভারত সেই তালিকায় জায়গা করে নিল। প্রধানমন্ত্রী গুজরাটের উন্নয়নে রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন। এইসব উন্নয়নমূলক প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে জল সরবরাহ ব্যবস্হা, সকলের জন্য বিদ্যুৎ, পরিকাঠামো উন্নয়ন, সকলের জন্য আবাসন এবং দরিদ্রদের জন্য নানা উদ্যোগ। প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষদের জন্য গৃহীত নানা যোজনার কথা উল্লেখ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত কয়েক দশকে গুজরাটে যে পরিবর্তন হচ্ছে, এর পিছনে রয়েছে সুসংহত পরিকল্পনা এবং রাজ্যবাসীর কঠোর পরিশ্রম। তিনি জানান, উন্নয়ন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে গুজরাট উদাহরণ হয়ে থাকবে। গুজরাট জুড়ে নানা পরিকাঠামোগত উন্নয়নমূলক প্রকল্প রাজ্যে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন লোথাল মেরিটাইম হেরিটেজ কমপ্লেক্সের কাজ সম্পূর্ণ হবে তখন তা রাজ্যের পর্যটন শিল্পের আর একটি আকর্ষণীয় স্হান হবে। এখানে প্রাচীন ভারতের ���ামুদ্রিক বাণিজ্যের বিষয়ে জানা যাবে। তিনি বলেন, এই সংগ্রহশালাটির আন্তর্জাতিক মানও বজায় রাখবে। শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার স্বাস্হ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। তিনি জানান, সরকার দেশজুড়ে উন্নত স্বাস্হ্য পরিষেবার জন্য পরিকাঠামো নির্মাণ করছে। এরমধ্যে রয়েছে স্বাস্হ্যকেন্দ্র এবং মেডিক্যাল কলেজ। গুজরাট জুড়ে বিশ্বমানের স্বাস্হ্য পরিষেবা পাওয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন তিনি জানান, ‘মেডিসিটি’ নির্মিত হলে ১০ হাজার রুগি এর থেকে উপকৃত হবেন। নরেন্দ্র মোদী বলেন, দূর্নীতি থেকে জঙ্গিবাদ, যেকোন রকমের বিপদের মোকাবিলায় সরকার দায়বদ্ধ। তিনি জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেন, যারা দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে, তাদের জন্য কঠোর ব্যবস্হা নেওয়া হবে। বিরোধী দলগুলি দেশের নিরাপত্তা নিয়ে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি না করতে বলেন। এই ধরণের কার্যকলাপ দেশের সশস্ত্র বাহিনীগুলিকে হতোদ্যম করবে এবং শত্র্রুদের শক্তিশালী করবে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। /…",وزیراعظم نے گجرات ، احمدآباد میں کئی ترقیاتی پروجیکٹس لانچ کئے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%85%D9%88%D8%AF%DB%8C-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%A7%D8%B3%D8%B1%D8%A7%D8%A6%DB%8C%D9%84%DB%8C-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86/,"আমেদাবাদের উপকন্ঠে আইক্রিয়েটের সুযোগ-সুবিধা সমন্বিত একটি কেন্দ্র আজজাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং ইজরায়েলেরপ্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। আইক্রিয়েট হ’ল স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি কেন্দ্র, যার লক্ষ্যও উদ্দেশ্য হ’ল সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন, ইঞ্জিনিয়ারিং দক্ষতা, উৎপাদনের নক্‌শা এবংনতুন নতুন প্রযুক্তির মেলবন্ধনের মাধ্যমে শিল্পোদ্যোগ প্রচেষ্টায় প্রয়োজনীয়সহায়তাদান। খাদ্য নিরাপত্তা, জল, সংযোগ ও যোগাযোগ, সাইবার নিরাপত্তা, বৈদ্যুতিন ওতথ্য প্রযুক্তি, জ্বালানি, জৈব চিকিৎসা পদ্ধতি ও তার সাজসরঞ্জামের যোগানের মতোবিষয়গুলিতে আইক্রিয়েট সেন্টারের পক্ষ থেকে নানাভাবে সাহায্য করা হবে। দেশেরশিল্পোদ্যোগ প্রচেষ্টাকে আরও উন্নত করে তুলতে এক বিশেষ বাতাবরণের সৃষ্টি হবেআইক্রিয়েটের মাধ্যমে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন প্রচেষ্টা সম্পর্কিত একটি প্রদর্শনীরবেশ কয়েকটি স্টল এদিন ঘুরে দেখেন দুই প্রধানমন্ত্রী। এই উপলক্ষে এক সমাবেশে ভাষণদানকালে প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী বলেন, ভারত ওইজরায়েলের জনসাধারণকে পরস্পরের আরও কাছে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে উদ্ভাবনের একটিগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ইজরায়েলের প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও সৃজনশীলতা সম্পর্কেসমগ্র বিশ্বই আজ ওয়াকিবহাল। শ্রী মোদী বলেন, ভারতের যুবশক্তির রয়েছে যথেষ্ট উদ্যম ও কর্মশক্তি। তাঁদের শুধুপ্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সমর্থন ও উৎসাহদান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমগ্র ব্যবস্থাটিকে উদ্ভাবন-বান্ধব করে তুলতে তাঁরসরকার কাজ করে চলেছে। এরফলে, নতুন নতুন চিন্তাভাবনা জন্ম নেবে আর তা থেকেবাস্তবায়িত হবে নানা ধরণের উদ্ভাবন প্রচেষ্টা। আর এইভাবেই গড়ে উঠবে এক নতুন ভারত। প্রধানমন্ত্রী বিশেষ জোর দিয়ে বলেন যে, সাফল্যের মূল শর্তই হ’ল সাহস।আইক্রিয়েট সেন্টারে উদ্ভাবন প্রচেষ্টার সঙ্গে যুক্ত সাহসী তরুণ ও যুবকদের তিনিঅভিনন্দিত করেন। কালিদাসের একটি উদ্ধৃতির উদাহরণ দিয়ে শ্রী মোদী গতানুগতিক ব্যবস্থা এবংউদ্ভাবন প্রচেষ্টার মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্বের বিষয়টি পরিস্ফুট করার চেষ্টা করেন।জাতির সামনে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জগুলির মোকাবিলায় আরও বেশি করে উদ্ভাবন প্রচেষ্টারসঙ্গে যুক্ত হতে তিনি আহ্বান জানান দেশের যুবশক্তিকে। ব্যয়-সাশ্রয়ী উপায়ে সাধারণমানুষের জীবনযাত্রার মানকে আরও উন্নত করে তোলার কথাও বলেন তিনি। জল, খাদ্য, স্বাস্থ্য এবং শক্তির মতো ক্ষেত্রগুলিতে ভারত-ইজরায়েল সহযোগিতারবিষয়গুলি প্রধানমন্ত্রী বর্ণনা করেন তাঁর এদিনের বক্তব্যে। দু’দেশের সহযোগিতা প্রচেষ্টাযে মানবজাতির একুশ শতকের ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায় যুক্ত করতে চলেছে, একথারওউল্লেখ করেন তিনি।",وزیراعظم مودی اور اسرائیلی وزیراعظم نتین یاہو +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BF/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%B3%D9%88%D8%B1%D8%A8%DA%BE-%DA%86%D9%88%D8%AF%DA%BE%D8%B1%DB%8C-%DA%A9%D9%88-%D9%85%D8%B1%D8%AF%D9%88%DA%BA-%DA%A9%DB%92-10-%D9%85/,"ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা-পালেমব্যাঙ্গ শহরে অনুষ্ঠিত অষ্টাদশ এশিয়ান গেমস্‌-এ পুরুষদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল বিভাগে স্বর্ণ পদক জয়ী সৌরভ চৌধুরীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ১৬ বছর বয়সী সৌরভ চৌধুরী দেশের আশীর্বাদধন্য যুবসম্প্রদায়ের সম্ভাবনা ও সাহসিকতাকেই প্রতিফলিত করে। ব্যতিক্রমী এই তরুণ খেলোয়াড় ২০১৮-র এশিয়ান গেমস্‌-এ পুরুষদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল প্রতিযোগিতা থেকে স্বর্ণ পদক নিয়ে এল। তাঁকে অনেক অভিনন্দন।",وزیراعظم نے سوربھ چودھری کو مردوں کے 10 میٹر ایئر پسٹل مقابلے میں سونے کا تمغہ جیتنے پر مبارک باد دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%AE%D9%84%D8%A7%D8%A6%DB%8C-%D8%B9%D9%84%D9%88%D9%85-%D9%B9%DA%A9%D9%86%D8%A7%D9%84%D9%88%D8%AC%DB%8C-%D9%88-%D8%A7/,প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা মহাকাশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ভারত ও আলজেরিয়ার মধ্যে সহযোগিতা চুক্তিতে অনুমোদন দিয়েছে। গত ১৯ সেপ্টেম্বর ব্যাঙ্গালুরু-তে দু’দেশের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই চুক্তির ফলে আলজেরিয়ার মহাকাশ সংস্থার সঙ্গে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার যৌথ কর্মীগোষ্ঠী গঠিত হবে। ভারত ও আলজেরিয়া মহাকাশ গবেষণা ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক কাজকর্ম শুরুর জন্য আলাপ-আলোচনা করছে। আলজেরিয়ার আধিকারিকরা গ্রাউন স্টেশন তৈরি করতে চায়। ভারতের পিএসএলভি-র সাহায্যে ২০১০-১৬ সালের মধ্যে আলজেরিয়া তিনটি মাইক্রো ও ১টি ন্যানো উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করেছে।,مرکزی کابینہ نے خلائی علوم ٹکنالوجی و ایپلی کیشنز کے میدان میں تعاون پر ہند –الجیریا معاہدے کو منظوری دے دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7-%D9%82%D9%88%D9%85%DB%8C-%DB%8C%D9%88%D9%85-%D9%82%D8%A7%D9%86%D9%88%D9%86-2017-%DA%A9%DB%92-%D8%A7%D8%AE%D8%AA%D8%AA%D8%A7%D9%85%DB%8C/,"জাতীয় আইন দিবস – ২০১৭ উপলক্ষে রবিবার নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে আয়োজিত একঅনুষ্ঠানের সমাপ্তি পর্বে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি তাঁরভাষণে ভারতীয় সংবিধানকে দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোর এক অবিনশ্বর আত্মারূপে বর্ণনাকরেন। তিনি বলেন, আমাদের সংবিধান সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। এ সম্পর্কে যাঁরানেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন, তাঁরা যে ভ্রান্ত – একথাও প্রমাণিত হয়েছে সংবিধানের এইপরীক্ষায়। ডঃ বি আর আম্বেদকর, ডঃ সচ্চিদানন্দ সিনহা, ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং ডঃসর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণের বিভিন্ন সময়ের উক্তি এদিন প্রধানমন্ত্রী তুলে ধরেন তাঁরভাষণে। সংবিধান ও সরকারি প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি তুলে ধরতেই তিনিপুনরুচ্চারণ করেন এই উক্তিগুলির। সংবিধানের স্থায়িত্ব এবং তার উপযোগিতা ও নমনীয়তাপ্রসঙ্গে বিভিন্ন সময়ে ঐ উক্তিগুলি করা হয়েছিল। প্রধানমন্���্রী বলেন, সংবিধান হ’ল আমাদের অভিভাবক অর্থাৎ পথপ্রদর্শক। তাই,সংবিধানের নির্দেশ অনুসারে আমাদের সকলেরই কাজ করে যাওয়া উচিৎ। দেশের প্রয়োজন এবংচাহিদাগুলির দিকে লক্ষ্য রেখে সরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের উচিৎ পরস্পরকেসমর্থন জানানো ও শক্তিশালী করে গড়ে তোলা। আগামী পাঁচ বছরে এক নতুন ভারত গঠনেরলক্ষ্যে আমাদের শক্তি ও উৎসাহগুলিকে কাজে লাগানো প্রয়োজন বলে মনে করেনপ্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীরা এরকমই এক স্বপ্নের ভারত গড়েতুলতে চেয়েছিলেন। শ্রী মোদী বলেন, সংবিধানকে এক সামাজিক দলিল হিসাবে বর্ণনা করা হয়। কিন্তুদুর্ভাগ্য যে, স্বাধীনতার সেই প্রত্যুষকালে যে সমস্ত ত্রুটি ও দুর্বলতা চিহ্নিতকরা হয়েছিল, তার সবগুলিকে এখনও পর্যন্ত পুরোপুরি দূর করা যায়নি। কিন্তু বর্তমানসময় ও কালকে এক সুবর্ণকাল হিসাবে চিহ্নিত করা যায়। কারণ, ভারত এখন সম্পূর্ণআত্মপ্রত্যয়ী। তাই, ‘নতুন ভারত’ গঠনের কাজে এই গঠনমূলক পরিবেশ ও পরিস্থিতিকে কাজেলাগানো উচিৎ। জীবনযাত্রাকে সহজতর করে তোলার গুরুত্বের বিষয়টিও স্থান পায় প্রধানমন্ত্রীরএদিনের বক্তব্যে। তিনি বলেন, সরকারের ভূমিকা হওয়া উচিৎ সুযোগ-সুবিধা ব্যবস্থাপকের,শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রকের নয়। গত তিন বছরে জীবনযাত্রা আরও সহজ করে তোলার লক্ষ্যে যেসমস্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, তারও এদিন উল্লেখ করেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন, আয়কররিফান্ডের কাজ যেমন আরও দ্রুততর হয়ে উঠেছে, অন্যদিকে তেমনই পাসপোর্ট ইস্যু করারকাজও এখন অনেক দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হচ্ছে। এই সমস্ত উদ্যোগ সমাজের সকল স্তরেরমানুষের ওপর এক ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মান্ধাতাআমলের ১,২০০-র মতো অপ্রচলিত আইন যেমন বাতিল করা হয়েছে, অন্যদিকে তেমনই বাণিজ্যিককাজকর্মকে সহজতর করে তোলার প্রচেষ্টাও ক্রমশঃ সফল হয়ে উঠেছে। বিচার-ব্যবস্থায়দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা মামলাগুলির দ্রুত নিষ্পত্তিতে লোক আদালত এক গুরুত্বপূর্ণভূমিকা পালন করতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি। ন্যায়-বিচার পাওয়ার কাজ আরও সহজ করেতুলতে যে সমস্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে তারও একটি রূপরেখা এদিন তুলে ধরেন তিনি। ঘন ঘন নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে বিশাল ব্যয় এবং সেই কারণে নিরাপত্তা বাহিনীএবং অসামরিক কর্মীদের অন্যান্য কাজে লাগানোর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্র��ানমন্ত্রীবলেন যে, উন্নয়নমূলক কর্মসূচি এর ফলে বাধাপ্রাপ্ত হয়। সেই কারণে কেন্দ্র ও রাজ্যপর্যায়ের নির্বাচন যাতে একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়, সেই লক্ষ্যে গঠনমূলক আলোচনা ওমতবিনিময়ের আহ্বান জানান তিনি। প্রশাসন, আইন এবং বিচার বিভাগীয় কাজকর্মের মধ ্যে ভারসাম্য রক্ষার ওপর বিশেষগুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে শীর্ষ আদালতের কয়েকটি রায়ের কথাও উল্লেখকরেন তিনি।",وزیراعظم کا قومی یوم قانون 2017 کے اختتامی اجلاس سے خطاب +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DB%81%D9%86%D8%AF%D9%88%D8%B3%D8%AA%D8%A7%D9%86-%D8%AA%D8%A8%D8%AF%DB%8C%D9%84-%DB%81%D9%88%D8%B1%DB%81%D8%A7-%DB%81%DB%92-%DA%A9%DB%8C%D9%88%DA%BA-%DA%A9%DB%81-%DB%81%D9%86%D8%AF%D9%88%D8%B3%D8%AA/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী সুরাটে নতুন ভারত যুবসম্মেলনে এক টাউন হল কর্মসূচিতে নবীন পেশাদারদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। নতুন ভারত যুবসম্মেলনে উপস্থিত সকলে প্রধানমন্ত্রীকে উচ্ছ্বসিত অভ্যর্থনা দেন। শ্রী মোদী বলেছেন, দেশ বদলাচ্ছে এবং এটা সম্ভব হয়েছে, কারণ সাধারণ মানুষ আরও উন্নত ভারত গড়ার জন্য নিজেদের পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সুরাটে আজ জাতীয় যুবসম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আগে মানুষের মনোভাব ছিল কোনও কিছুই হবে না বা কিছুই বদলাবে না। অবশ্য, এই মানসিকতায় পরিবর্তন এসেছে এবং তা স্পষ্ট দেখাও যাচ্ছে। তিনি বলেন, “একটা সময় ছিল, যখন মানুষের মনে ধারণা ছিল যে, কিছুই বদলাতে পারে না। আমরা ক্ষমতায় এসে প্রথমেই এই মানসিকতা পরিবর্তনের চেষ্টা শুরু করি। এখন সবকিছুই বদলাতে পারে – সাধারণ মানুষের মনে এই মানসিকতা তৈরি হয়েছে। ভারত বদলাচ্ছে, কারণ, ভারতীয়রা নিজেদের বদলানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন”। ভারতের সক্ষমতা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জঙ্গিরা মুম্বাই আক্রমণ করেছিল, তারপর কি হয়েছে? আমাদের সরকারের শাসনকালে উরি জঙ্গিহানা হয়েছে, এরপর কি হয়েছে? এটাই পরিবর্তন। আমাদের জওয়ানদের হৃদয়ে যে আগুন রয়েছে, সেই একই আগুন আমারও রয়েছে। সার্জিকাল স্ট্রাইক তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। উরি জঙ্গিহানা আমার ঘুম কেড়ে নিয়েছিল, এরপর কি ঘটেছে, তা প্রত্যেকেরই জানা – এটাই পরিবর্তন”। শ্রী মোদী বলেন, কালো টাকার বিরুদ্ধে সরকারের অভিযান এক সাহসী ও বিচক্ষণ পদক্ষেপ ছিল। বিমুদ্রাকরণের পর ৩ লক্ষ সংস্থা বন্ধ হয়ে গেছে। এমনকি, কেউ একথা ভাবেননি যে, কালো টাকায় লাগাম টানা যাবে। তিনি আরও বলেন, “ভারতীয়দের জনমানসিকতায় পরিবর্তন এসেছে এবং এই মানসিকতাই দেশকে বদলাবে বলে আমার পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আগে সাধারণ মানুষ ভাবতেন, সবকিছু তাঁরাই বদলাবেন। কিন্তু আমরা এই মানসিকতায় পরিবর্তন ঘটিয়েছি। এই দেশ যে কোনও ব্যক্তির তুলনায় অনেক বড়। রসিকতার সুরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ এটি তাঁর চতুর্থ জনসমাবেশের ভাষণ। এ সত্ত্বেও তিনি ক্লান্তবোধ করছেন না। ঘুরিয়ে তিনি উপস্থিত জনসাধারণকে জিজ্ঞেস করেন, তাঁরা ক্লান্তবোধ করছেন কিনা! সমস্বরে জবাব আসে, না। একদিনের সফরে গুজরাটে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী আজ সুরাট বিমানবন্দরে টার্মিনাল ভবনের সম্প্রসারণের কাজের শিলান্যাস করেন এবং সুরাটে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের সূচনা করেন। সেখানে তিনি অত্যাধুনিক রাসিলাবেন সেবন্তীলাল ভেনাস হাসপাতাল জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন। পরে, ডান্ডিতে এক অনুষ্ঠানে জাতীয় লবণ সত্যাগ্রহ স্মারক জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন।",ہندوستان تبدیل ہورہا ہے کیوں کہ ہندوستانیوں نے تبدیلی کا فیصلہ کیا ہے: وزیراعظم +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A8%DA%BE%D8%A7%D8%B1%D8%AA-%DA%88%D9%86%D9%85%D8%A7%D8%B1%DA%A9-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86-%D8%AE%D9%88%D8%B1%D8%A7%DA%A9-%D8%B3%D9%84%D8%A7%D9%85%D8%AA%DB%8C-%D8%A7/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ভারত ও ডেনমার্কের মধ্যে খাদ্য নিরাপত্তা ক্ষেত্রে ২০১৮-র ১৬ এপ্রিল স্বাক্ষরিত একটি সমঝোতা কার্যপরবর্তী অনুমোদন দিয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তার ক্ষেত্রে দু দেশের মধ্যে সম্পর্ক, পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং আস্হা এই সমঝোতার ফলে আরও গভীরতর হবে। উভয় দেশেই খাদ্য নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল কাজ বিষয়ে এই সমঝোতাটি দু-দেশের মধ্যে বোঝাপড়া আরও জোরদার করবে। এই সমঝোতাটি খাদ্য নিরাপত্তার মানোন্নয়নে সহায়তার জন্য এই ক্ষেত্রে প্রচলিত সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি এবং গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য পণ্যের বাণিজ্যিক লেনদেন আরও বৃদ্ধি করবে।",بھارت – ڈنمارک کے مابین خوراک سلامتی اور تعاون سے متعلق مفاہمتی عرضداشت کو کابینہ کی منظوری +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%B6%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%9A%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%85%DB%8C%D8%B3%D9%88%D8%B1%D9%88-%DA%A9%DB%92-%D8%B3%D8%B1%D9%88%D9%86%D8%A7-%D8%A8%DB%8C%D9%84%D8%A7%DA%AF%D9%88%D9%84%D8%A7-%D9%85%DB%8C%DA%BA/,"মহীশূর এবংবেঙ্গালুরুর মধ্যে বিদ্যুতায়িত রেলপথটি আজ জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করলেনপ্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। মহীশূর রেল স্টেশনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনিযাত্রার সঙ্কেত দিলেন ‘প্যালেস ক্যুইন হামসফর এক্সপ্রেস’ ট্রেনের। এটি মহীশূর এবংউদয়পুরের মধ্যে চলাচল করবে। এর আগেপ্রধানমন্ত্রী শ্রবণবেলাগোলায় বাহুবলী মহামস্তকঅভিষেক মহোৎসব, ২০১৮ পরিদর্শনে যান।বিন্ধ্যগিরি পর্বতের গায়ে খোদাই করা নতুন পায়ে চলারপথ বাধাপেরও সূচনা করেন তিনি। এছাড়াও,তিনি এদিন উদ্বোধন করেন বাহুবলী সাধারণ হাসপাতালটির। শ্রবণবেলাগোলায়আয়োজিত এক জনসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের মুনিঋষি এবং সাধুসন্তরাসর্বদাই সমাজের সেবা করে এসেছেন। আর সকলের থেকে ইতিবাচকভাবেই তাঁরা ছিলেন সম্পূর্ণভিন্ন প্রকৃতির। সময়ের সাথে সাথে আমরা পরিবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছিএবং নতুন চিন্তাভাবনাও ধ্যান-ধারণাগুলিকে মনে-প্রাণে গ্রহণ করেছি। আমাদের সামাজিক শক্তির মূল উৎসই হলএইভাবে সবকিছুর সঙ্গে মানিয়ে চলা। শ্রী মোদীবলেন, দরিদ্র সাধারণ মানুষের কাছে উন্নতমানের সুলভস্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া আমাদের এক বিশেষ কর্তব্য। /…",وزیر اعظم میسورو کے سرونا بیلاگولا میں ریلوے پروجیکٹ کا افتتاح کریں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A8%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D8%B3-%D8%A7%DB%8C%D9%81-%DA%A9%DB%92-%D8%B9%D9%85%D9%84%DB%92-%DA%A9%D9%88-%D8%A7%D8%B3-%DA%A9%DB%92-%DB%8C%D9%88%D9%85-%D8%AA%D8%A7%D8%B3%DB%8C%D8%B3-%DA%A9%DB%92-%D9%85/,ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর প্রতিষ্ঠা তথা পতাকা উত্তোলন দিবসে বাহিনীর কর্মী এবং তাঁদের পরিবার-পরিজনদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “@বিএসএফ ইন্ডিয়া’র প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে বাহিনীর কর্মী এবং তাঁদের পরিবার-পরিজনদের অভিনন্দন জানাই। জাতির সেবায় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী সাহসিকতার মধ্য দিয়ে নিরন্তর কাজ করে চলেছে। সীমান্ত প্রহরার কাজে কিংবা দুর্ঘটনা ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুহূর্তেও প্রতিকূলতার হাত থেকে তারা আমাদের রক্ষাকর্তা। সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর জন্য আমরা গর্বিত”। ecember_2017..,بی ایس ایف کے عملے کو اس کے یوم تاسیس کے موقع پر وزیراعظم کی مبارکباد +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92%D8%AF%DB%81%D8%B4%D8%AA-%DA%AF%D8%B1%D8%AF%DB%8C-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D9%85%D9%86%D8%B8%D9%85-%D8%AC%D8%B1%D8%A7%D8%A6%D9%85-%D8%B3%DB%92-%D9%86%D9%85/,"সন্ত্রাসএবং সংগঠিত অপরাধের যে কোন ধরনের তৎপরতাকে ���্রতিহত করতে পরস্পরের মধ্যে সহযোগিতাসূত্রে আবদ্ধ হবে ভারত ও রাশিয়া। আজ এই মর্মে দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতা চুক্তিসম্পাদনের এক প্রস্তাবে সম্মতি জানাল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার এই বৈঠকে প্রস্তাব করা হয়েছেযে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর নেতৃত্বে এক ভারতীয় প্রতিনিধিদলের আসন্ন রাশিয়াসফরকালে এই সহযোগিতা চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হবে। প্রতিনিধিদলের প্রস্তাবিত সফরসূচিরসময় ও তারিখ হল, ২৭-২৯ নভেম্বর, ২০১৭। প্রসঙ্গতউল্লেখ্য, পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে নিবিড় সহযোগিতার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিকমঞ্চগুলিতে ভারত ও রাশিয়া বরাবরই এক অপরের সঙ্গে একযোগে কাজ করে আসছে। বিশ্বেসন্ত্রাস ও সংগঠিত অপরাধ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তার কার্যকরমোকাবিলায় একযোগে কাজ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এই কারণে দুটি দেশের মধ্যে এই সহযোগিতাচুক্তির প্রস্তাব ও তার অনুমোদন। /…",کابینہ نےدہشت گردی اور منظم جرائم سے نمٹنے میں تعاون کیلئے بھارت-روس معاہدے پر دستخط کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D9%86%DB%8C%D8%B4%D9%86%D9%84-%D9%B9%D8%B1%D8%B3%D9%B9-%DA%A9%DB%92-%DA%86%DB%8C%D8%A6%D8%B1%D9%BE%D8%B1%D8%B3%D9%86-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%A7/,"আত্মনিমগ্নতা,মস্তিষ্কের পক্ষাঘাতজনিত অক্ষমতা, মানসিক অসুস্থতা এবং বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতাসম্পর্কিত জাতীয় ট্রাস্টের ১৯৯৯ সালের আইনটির ৪(১) এবং ৫(১) ধারার সংশোধনপ্রস্তাবটি আজ অনুমোদিত হল প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিতকেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। সংশ্লিষ্ট আইনের৪(১) নং ধারায় উল্লেখ রয়েছে যে ঐ জাতীয় ট্রাস্টের পর্ষদ সভাপতি অথবা সদস্য হিসাবেযাঁরা কাজ করে যাবেন, তাঁরা তাঁদের ৩ বছরের নির্দিষ্ট মেয়াদের অতিরিক্ত সময়কালেওকাজ করে যেতে পারবেন, যতদিন না তাঁদের উত্তরসূরী নিযুক্ত হন। ঐ আইনের ৫(১) নংধারায় বলা হয়েছে যে পর্ষদের সভাপতি কোন সময়ে তাঁর পদ থেকে পদত্যাগ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করলেও যতদিন না তাঁর উত্তরসূরী নিযুক্ত হন, ততদিন পর্যন্ত তিনি কাজ চালিয়েযেতে পারবেন। সংশ্লিষ্ট আইনের ঐদুই ধারার উল্লেখ অনুসারে পর্ষদের চেয়ারম্যানকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কাজ চালিয়েযেতে হয়। এই ধরনের ব্যবস্থার বিলোপের জন্যই সংশ্লিষ্ট আইনের ঐ দুটি ধারায় সংশোধনপ্রস্তাব পেশ করা হয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার কাছে। /",کابینہ نے نیشنل ٹرسٹ کے چیئرپرسن اور ارکان کے لئے ایک طے شدہ میعاد کی منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%85%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%98%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A7%D9%85%D8%B1%D8%AA%D8%B3%D8%B1-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D9%B9%D8%B1%DB%8C%D9%86-%D8%AD%D8%A7%D8%AF%D8%AB%DB%92-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%DB%81%D9%88%D9%86%DB%92-%D9%88%D8%A7%D9%84%DB%8C-%D8%A7%D9%85%D9%88/,অমৃতসরের রেল দুর্ঘটনায় জীবনহানির ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন: “অমৃতসরের রেল দুর্ঘটনার জন্য আমি গভীরভাবে শোকাহত। এই দুঃখজনক ঘটনাটি খুবই বেদনাদায়ক। প্রিয়জনদের হারানো পরিবারগুলিকে আমি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। দুর্গতদের প্রয়োজনীয় সহায়তা পৌঁছে দিতে আমি আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছি।” /,امرتسر میں ٹرین حادثے میں ہونے والی اموات پر وزیر اعظم کا اظہار تعزیت +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A7%A8%E0%A7%A9-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%97/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-23-%D8%A7%DA%AF%D8%B3%D8%AA-%DA%A9%D9%88-%DA%AF%D8%AC%D8%B1%D8%A7%D8%AA-%D8%AC%D8%A7%D8%A6%DB%8C%DA%BA-%DA%AF%DB%92/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বৃহস্পতিবার (২৩ আগস্ট) গুজরাট সফর করবেন। ভালসাদ জেলার জুজওয়া গ্রামে এক বিরাট জনসমাবেশে শ্রী মোদী কেন্দ্রীয় সরকারের সকলের জন্য গৃহ সংক্রান্ত ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (গ্রামীণ) সুবিধাভোগীদের সমবেত ‘ই-গৃহ প্রবেশ’ প্রত্যক্ষ করবেন। এই কর্মসূচির মাধ্যমে গুজরাটে ১ লক্ষেরও বেশি বাড়ি নির্মিত হয়েছে। রাজ্যের ২৬টি জেলার সুবিধাভোগীরা সমবেতভাবে ‘ই-গৃহ প্রবেশ’-এ সামিল হবেন। ভালসাদে দক্ষিণ গুজরাটের ৫টি জেলা – ভালসাদ, নভসারি, তাপি, সুরাট ও দঙ্গস-এর গৃহ প্রাপকরা একত্রিত হবেন। বাকি জেলাগুলিতে সমবেত ‘ই-গৃহ প্রবেশ’ ব্লক পর্যায়ে উদযাপিত হবে। ভালসাদে আয়োজিত মূল অনুষ্ঠানের সঙ্গে ভিডিও সংযোগের মাধ্যমে ঐ জেলাগুলির সুবিধাভোগীদেরকেও সামিল করা হবে। অনুষ্ঠানে ২ লক্ষেরও বেশি মানুষ অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। একই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প যেমন – দীনদয়াল উপাধ্যায় গ্রামীণ কৌশল বিকাশ যোজনা, মুখ্যমন্ত্রী গ্রামোদয় যোজনা ও জাতীয় গ্রামীণ জীবন-জীবিকা মিশনের নির্দিষ্ট কয়েকজন সুফলভোগীকে শংসাপত্র ও কর্মনিযুক্তিপত্র প্রদান করবেন। এছাড়াও, তিনি মহিলা ব্যাঙ্ক করেসপনডেন্টস-দের হাতে নিয়োগপত্র �� মিনি এটিএম তুলে দেবেন। এই উপলক্ষে এক সমাবেশেও তিনি ভাষণ দেবেন। প্রধানমন্ত্রী জুনাগড়ে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে – জুনাগড়ে একটি সরকারি হাসপাতাল; জুনাগড় পুন নিগমের ১৩টি প্রকল্প এবং খোখারদা-তে একটি দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র। এখানেও তিনি এক জনসমাবেশে ভাষণ দেবেন। এরপর, প্রধানমন্ত্রী গান্ধীনগরে গুজরাট ফরেন্সিক বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তনে ভাষণ দেবেন। দিল্লি ফেরার আগে প্রধানমন্ত্রী গান্ধীনগরে সোমনাথ মন্দির অছি পরিষদের বৈঠকে যোগ দেবেন।",وزیراعظم 23 اگست کو گجرات جائیں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97-%E0%A6%93-%E0%A6%9D%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-25-%D9%85%D8%A6%DB%8C-%DA%A9%D9%88-%D9%85%D8%BA%D8%B1%D8%A8%DB%8C-%D8%A8%D9%86%DA%AF%D8%A7%D9%84-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%AC%DA%BE%D8%A7%D8%B1%DA%A9/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামীকাল (২৫ মে) পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খন্ড সফর করবেন। শান্তিনিকেতনে শ্রী মোদী বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। অন্য এক অনুষ্ঠানে শান্তিনিকেতনে তিনি বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধন করবেন। এই ভবনটি ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সাস্কৃতিক সম্পর্কের প্রতীক। ভবনটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি শেখ হাসিনাও উপস্হিত থাকবেন। ঝাড়খন্ড সফরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদী সিন্দ্রিতে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের একাধিক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্হাপন করবেন। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে- · হিন্দুস্হান উর্বরক ও রসায়ন লিমিটেডের সিন্দ্রি সার প্রকল্পের পুনরুজ্জীবন · গেইল-এর পক্ষ থেকে রাঁচি শহরে গ্যাস বন্টন প্রকল্প · দেওঘরে এইমস স্হাপন · পত্রাতু সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রোজেক্ট (৩X৮০০ মেগাওয়াট) একাধিক জন ঔষধী কেন্দ্র গড়ে তুলতে সমঝোতাপত্র বিনিময় অনুষ্ঠানেও প্রধানমন্ত্রী উপস্হিত থাকবেন। এক জনসমাবেশেও তিনি ভাষন দেবেন। পরে, রাঁচিতে ঐ রাজ্যের উন্নয়নকামী জেলাগুলির জেলা শাসকদের সঙ্গেও মত বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। /",وزیر اعظم 25 مئی کو مغربی بنگال اور جھارکھنڈ کا دورہ کریں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C-%E0%A6%8F/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%DA%BE%DB%8C%D9%84%D9%88%D8%A7%D9%86%DA%88%DB%8C%D8%A7%DB%8C%D9%88%D8%AA%DA%BE-%DA%AF%DB%8C%D9%85%D8%B3-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D9%86%D8%AF%D9%88%D8%A8%DB%8C%D9%86-%DA%A9%D9%88-%D9%88%D8%B2%DB%8C/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদ��� পুণেতে ‘খেলো ইন্ডিয়া যুব গেমস্‌’ – এ অংশগ্রহণকারী সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বুধবার পুণেতে এই যুব ক্রীড়া শুরু হয়েছে। শুভেচ্ছা বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “আজ থেকে শুরু হওয়া খেলো ইন্ডিয়া যুব গেমস্‌-এ অংশ নেওয়া সকল ক্ষুদে বন্ধুদের আমার শুভেচ্ছা জানাই। এই প্রতিযোগিতায় সেরা ক্রীড়া নৈপুণ্যগুলি ফুটে উঠুক এবং যুবকদেরকে তাঁদের ক্রীড়া স্বপ্নগুলি পূরণে এই গেমস্‌ এক আদর্শ মঞ্চ প্রদান করুক। আরও বেশি খেলাধূলা, আরও ভালো সুস্বাস্থ্য এবং এক কর্মক্ষম জাতি! আর মাত্র পাঁচ মিনিট এই প্রয়াস দেশের মানুষের দৈহিক ভারসাম্য আরও বৃদ্ধি করবে। বিশিষ্ট অ্যাথলিটরা নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নেওয়ার পাশাপাশি, মাঠে আরও বেশি পরিশ্রম করছেন দেখে ভালো লাগছে”।",کھیلوانڈیایوتھ گیمس کے مندوبین کو وزیراعظم کی نیک خواہشات +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%A1%E0%A6%83-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D8%A7%D9%93%D8%AC-%DA%88%D8%A7%DA%A9%D9%B9%D8%B1%D8%A7%D9%85%D8%A8%DB%8C%DA%88%DA%A9%D8%B1%D8%A7%D9%86%D9%B9%D8%B1%D9%86%DB%8C%D8%B4%D9%86%D9%84/,"আগামীকালরাজধানীর ১৫ নম্বর জনপথ-এ ডঃ আম্বেদকর আন্তর্জাতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করবেনপ্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। একইসঙ্গে, তিনি সূচনা করবেন আর্থ-সামাজিকরূপান্তরের লক্ষ্যে ডঃ আম্বেদকর আন্তর্জাতিক কেন্দ্রটিরও (ডিএআইসিএসইটি)। এইপ্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী এক বার্তায় বলেছেন : “আগামীকালবেলা ১১টায় দিল্লির ১৫ নম্বর জনপথ-এ ডঃ আম্বেদকর আন্তর্জাতিক কেন্দ্রের আমিউদ্বোধন করব। এটি হল আমার কাছে এক বিশেষ উপলক্ষ, কারণ এই কেন্দ্রটির শিলান্যাসেরসঙ্গেও আমি যুক্ত ছিলাম। আমাদের জাতীয় রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে এটি হয়ে উঠবে ডঃআম্বেদকরের উদ্দেশে এক যথাযোগ্য শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন। ডঃআম্বেদকর আন্তর্জাতিক কেন্দ্রটি হল বৌদ্ধ চিন্তাভাবনা এবং আধুনিক স্থাপত্যের একবিশেষ মেলবন্ধন। সেমিনার এবং সম্মেলন কক্ষেরও ব্যবস্থা থাকছে এই কেন্দ্রটিতে। এছাড়াও,এখানে থাকবে তিনটি প্রেক্ষাগৃহ এবং ডিজিটাল সংরক্ষণ সমৃদ্ধ একটি বড় গ্রন্থাগার। আগামীকাল,আর্থ-সামাজিক রূপান্তরের লক্ষ্যে ডঃ আম্বেদকর আন্তর্জাতিক কেন্দ্রেরও(ডিএআইসিএসইটি) সূচনা হবে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনার সুযোগ-সুবিধারপ্রসার ঘটবে এর ফলে। এছাড়াও, দেশের যুব সমাজের মধ্যে মৌলিক চিন্তাভাবনা ও গবেষণারকাজকেও ���িশেষভাবে উৎসাহদান করা হবে এই কেন্দ্রটির মাধ্যমে।”",وزیراعظم آج ڈاکٹرامبیڈکرانٹرنیشنل سینٹرکا افتتاح کریں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A7%DB%8C-%D9%85%D8%A7%D8%B1%DA%A9%DB%8C%D9%B9-%D9%BE%D9%84%DB%8C%D8%B3-%DA%A9%DB%8C-%D8%AA%D8%B4%DA%A9%DB%8C%D9%84-%DA%A9%D9%88-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%DA%A9%DB%8C-%D9%85%D9%86/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে বুধবার নিম্নলিখিত বিষয়ে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে : ১. সরকারি ই-বাজার নামে একটি বিশেষ উদ্দেশ্যসাধক ব্যবস্হা গড়ে তোলা(জিইএমএসপিভি) জাতীয় স্তরে সরকারিভাবে ক্রয়যোগ্য পোর্টাল হিসেবে যাতে ২০১৩-রকোম্পানী আইনের ৮ নম্বর ধারায় পঞ্জীকৃত কোম্পানীগুলি কেন্দ্রীয় ও রাজ্যসরকারিসংস্হাগুলিকে পণ্য ও পরিষেবা ক্রয়ের সুযোগ করে দিতে পারে। এই জিইএমএসপিভিকেন্দ্রীয় ও রাজ্যসরকারি মন্ত্রক / দপ্তরের ক্ষেত্রে একটি অনলাইন বাজার হিসেবে বিবেচিত হতে পারে যাতে সাধারণভাবেব্যবহারযোগ্য পণ্য ও পরিষেবা স্বচ্ছ ও দক্ষ উপায়ে তাদের কাছে থেকে পাওয়া চলে।কেন্দ্র ও রাজ্যের রাষ্ট্রায়ত্ব সংস্হাগুলি, স্বশাসিত সংস্হা এবং স্হানীয়স্বায়ত্বশাসনমূলক সংস্হাও এই ই-বাজারের মাধ্যমে তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য সংগ্রহ করতেপারে। ২. ডিজিএসঅ্যান্ডডি দপ্তরটি গুটিয়ে ফেলা হবে এবং এর কাজ ৩১ অক্টোবর ২০১৭-রমধ্যে শেষ হয়ে যাবে। তবে যদি ডিজিএসঅ্যান্ডডি-কে ৩১ অক্টোবর ২০১৭-র মধ্যে গুটিয়েফেলা সম্ভব না হয় তাহলে উপযুক্ত কারন দেখিয়ে ওই দপ্তরের কার্যকালের মেয়াদ ৩১ মার্চ২০১৮ পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে বলে অনুমোদন মিলেছে।",ای- مارکیٹ پلیس کی تشکیل کو کابینہ کی منظوری +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%AA%DB%8C%D9%84-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%DA%AF%DB%8C%D8%B3-%DA%A9%DB%92-%D8%B9%D8%A7%D9%84%D9%85%DB%8C-%D9%85%D8%A7%DB%81%D8%B1%DB%8C%D9%86-%DA%86%DB%8C%D9%81-%D8%A7%DB%8C%DA%AF%D8%B2%DB%8C%DA%A9/,"তেল ও গ্যাসের বাজারে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ স্থানের কথা আজ পুনরায় বললেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, তেলের বাজার সম্পূর্ণ উৎপাদক-পরিচালিত – পরিমাণ এবং মূল্য নির্ধারিত হয় তেল উৎপাদনকারী দেশগুলির দ্বারা। পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপাদন হওয়া সত্ত্বেও তেলের মূল্য ঊর্ধ্বগামী যা যথেষ্ট বিস্ময়সূচক। এই পরিপ্রেক্ষিতে শ্রী মোদী তেলের বাজারে তেল উৎপাদনকারী এবং গ্রাহক দেশগুলির মধ্যে অংশীদারিত্বের প্রয়োজনীয়ত��র কথা বলেন যাতে বিশ্ব অর্থনীতিকে স্থির রাখা যায়। আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেশ ও বিদেশের তেল এবং গ্যাস ক্ষেত্রের মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক এবং বিশেষজ্ঞদের মতবিনিময় হয়। আলোচনায় অংশ নেয় সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর মন্ত্রিবর্গ। এছাড়াও, সৌদি আরামকো, অ্যাডনক, বিপি, রসনেফট, আইএইচএস মার্কিট, পায়োনিয়র ন্যাচারাল রিসোর্সেস কোম্পানি এবং অন্যান্য আরও অনেক সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন সেখানে। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী অরুণ জেটলি এবং শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, নীতি আয়োগের প্রতিনিধি ডঃ রাজীব কুমার এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় সরকারি ও নীতি আয়োগের উচ্চ-পদস্থ আধিকারিকরা। আলাপ-আলোচনা চলাকালীন উপস্থিত বিশেষজ্ঞরা বিগত চার বছরে কেন্দ্রীয় সরকার যে পদক্ষেপ নিয়েছে তার প্রশংসা করেন। তাঁরা ভারতে প্রতিযোগীসুলভ র‍্যাংকিং নিয়েও আলোচনা করেন। ভারতে তেল ও গ্যাস পরিকাঠামোর সম্প্রসারণ, তেল খনন এবং উৎপাদন, সৌরশক্তি এবং অন্যান্য জৈব জ্বালানির সম্ভাবনা এবং শক্তিক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের সামগ্রিক চিন্তাভাবনা নিয়েও আলোচনা হয় বৈঠকে। বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী গ্রাহক দেশগুলির গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে, অশোধিত তেলের দাম বাড়ার ফলে গ্রাহক দেশগুলি কি ধরণের অর্থনৈতিক সঙ্কটের সম্মুখীন হচ্ছে সে নিয়েও আলোচনা করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী এছাড়াও খননের আওতায় আরও বেশি জমি আনার কথা বলেন এবং এক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলির সহযোগিতা আহ্বান করেন। পাশাপাশি, তিনি গ্যাস ক্ষেত্রে বেসরকারি অংশগ্রহণের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন। প্রযুক্তির কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী উচ্চ-তাপমাত্রার প্রযুক্তি প্রয়োগে সহায়তার আহ্বান জানান বাণিজ্যিকভাবে প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহারের ক্ষেত্রে। তিনি এছাড়াও, অর্থ প্রদান ক্ষেত্রে নিয়মকানুনের পর্যালোচনা করার কথা বলেন যাতে স্থানীয় মুদ্রায় অস্থায়ীভাবে কিছুটা স্বস্তি আসে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকার যে সব উন্নয়নমূলক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তার ব্যাখ্যাও করেন আলোচনায়। গ্যাসের মূল্য নির্ধারণ এবং একইসঙ্গে বিপণনের ব্যবস্থা প্রশস্ত করার কথাও বলেন তিনি। /…",تیل اور گیس کے عالمی ماہرین /چیف ایگزیکٹیو افسران کے ساتھ وزیراعظم کی میٹنگ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%A5-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C-%E0%A6%8F-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A4%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%AE%D9%88%D8%A7%D8%AA%DB%8C%D9%86-%DA%A9%DB%92-53-%DA%A9%D9%84%D9%88-%DA%AF%D8%B1%D8%A7%D9%85-%D9%88%DB%8C%D9%B9-%D9%84%D9%81%D9%B9%D9%86%DA%AF-%D9%85%D9%82%D8%A7%D8%A8%D9%84%DB%92-%D9%85%DB%8C/,কমনওয়েলথ গেমস্‌-এ মহিলাদের ভারোত্তোলন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জয়ী কেসঞ্জিতা চানু’কে অভিন্দিত করলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। “দ্বিতীয়বারের জন্য স্বর্ণপদক জিতে নিল ভারত! মহিলাদের ৫৩ কিলোগ্রাম ওজনেরভারোত্তোলন পর্যায়ে স্বর্ণপদক জয়ী কে সঞ্জিতা চানু’কে আমার অভিনন্দন। তাঁর এইঅসামান্য সাফল্যে সমগ্র জাতি আজ উল্লসিত” – এক বার্তায় বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। …,خواتین کے 53 کلو گرام ویٹ لفٹنگ مقابلے میں طلائی تمغہ جیتنے کے لئے سنجیتا چھانو کو وزیر اعظم کی مبارکباد +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF-%E0%A6%93-%E0%A6%87%E0%A6%82%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%93-%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%93/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%BE%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D9%85-%D8%A7%D9%86%DA%88%DB%8C%D8%A7%DA%A9%D8%AB%DB%8C%D8%B1-%D9%84%D8%B3%D8%A7%D9%86%DB%8C-%D9%88%DB%8C%D8%A8-%D8%B3%D8%A7%D8%A6%D9%B9-%D8%A7%D8%A8-13%D8%B2%D8%A8%D8%A7/,ইংরেজিনববর্ষের প্রথম দিনটিতে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে সূচনা হল প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্রমোদীর সরকারি ওয়েবসাইট (https://www.pmindia.gov.in-এর”>www.pmindia.gov.in- এর অসমীয়া ও মণিপুরী ভাষার সংস্করণ। অসম ও মণিপুর – এই দুটি রাজ্য থেকেসেখানকার আঞ্চলিক ভাষায় এই ওয়েবসাইট প্রকাশের জন্য আবেদন জানানো হয়েছিলপ্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে। /,پی ایم انڈیاکثیر لسانی ویب سائٹ اب 13زبانوں میں +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A7%9F/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%D8%B1%DB%8C%D9%86%D8%AF%D8%B1-%D9%85%D9%88%D8%AF%DB%8C-%D9%86%DB%92%D8%AF%D9%88%D8%A7%D8%B1%DA%A9%D8%A7-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A7%D9%86%DA%88/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির দোয়ার্কায় ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন অ্যান্ড এক্সপো সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রস্তাবিত এই কেন্দ্রটি ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং পরিবেশ সুরক্ষার প্রতি আমাদের সচেতনতা বোধের প্রতিফলন হিসাবে গড়ে তোলা হবে। তিনি বলেন, এটি বিশ্বমানের পরিকাঠামো এবং সহজে ব্যবসার সুবিধার প্রতি সরকার যে গুরুত্ব দিয়ে থাকে, সেই দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচায়ক হয়ে উঠবে। কেন্দ্রীয় সরকার যে নজিরবিহীনভাবে জাতির উন্নয়নের জন্য একগুচ্ছ অসাধারণ প্রকল্প রূপায়ণের কাজ শুরু করেছে তিনি তার উল্লেখ করেন। এ প্রসঙ্গে তিনি দেশের দীর্ঘতম সূড়ঙ্গ নির্মাণ, দীর্ঘতম গ্যাসের পাইপলাইন স্থাপন, বৃহত্তম মোবাই��� হ্যান্ড সেট উৎপাদন কেন্দ্র এবং প্রতি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেন। তিনি বলেন, এই কাজগুলি নতুন ভারতের দক্ষতা এবং গতির প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বেশ কিছু দেশে বৃহৎ সম্মেলন আয়োজনের জন্য বিস্তারিত ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। বহুদিন ধরেই ভারতে এই ধরণের বিষয় নিয়ে তেমন চিন্তাভাবনা করা হয়নি। কিন্তু এই পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি দেশ শক্তিশালী সাংগঠিক ও প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলে। তবে, এর জন্য বহু বছরের শ্রম ও উদ্যোগ প্রয়োজন হয়। তিনি বলেন, এই কাজের জন্য ঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং তা অনতিবিলম্বে রূপায়ণ করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ককে একসঙ্গে মিলিয়ে দেওয়ার সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এই বিষয়টি নিয়ে প্রায় আড়াই দশক ধরে চিন্তাভাবনা করা হলেও, তা রূপায়ণ করা হয়নি। তবে বর্তমান সরকার জাতীয় স্বার্থে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধা করে না। গত চার বছরে যেভাবে দেশের সার্বিক উন্নয়ন ঘটেছে, তার কারণ জাতীয় স্বার্থকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। তিনি জোরের সঙ্গে বলেন, মানুষের স্বার্থে এই ধরণের কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা হবে। তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও দেশের অর্থনীতি অত্যন্ত শক্তি জমিতে দাঁড়িয়ে আছে। ‘সহজে ব্যবসার সুযোগ’-এর প্রসঙ্গের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার বর্তমানে এই উদ্যোগকে জেলাস্তর পর্যন্ত প্রসারিত করার ব্যবস্থা করছে।",وزیراعظم نریندر مودی نےدوارکا میں انڈین انٹرنیشنل کنونشن اور ایکسپو سینٹر کے لئے سنگ بنیاد رکھا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BE-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%BE%D8%B1%DB%8C%DA%A9%D8%B4%D8%A7-%D9%BE%D8%B1-%DA%86%D8%B1%DA%86%DB%81-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%DB%8C-%D8%B7%D9%84%D8%A8%D8%A7-%DA%A9%DB%92-%D8%B3%D8%A7%D8%AA%DA%BE/,"পরীক্ষার্থীদেরমধ্যে পরীক্ষা সম্পর্কে ভয় ও উদ্বেগ কাটাতে নয়াদিল্লির তালকোটরা স্টেডিয়ামে একঅনুষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় মিলিত হলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদী। বিভিন্ন সংবাদ চ্যানেল, নরেন্দ্র মোদী মোবাইল অ্যাপ এবং MyGov মঞ্চ থেকে ছাত্রছাত্রীদের উঠে আসা বহুপ্রশ্নেরও উত্তর দেন তিনি। আলাপচারিতারসূচনায় প্রধানমন্ত্রী বলেন যে তালকোটরা স্টেডিয়ামের এই টাউন হল সেশনে তিনি উপস্থিতরয়েছেন দেশের ছাত্রছাত্রী, তাঁদের অভিভাবক এবং পরিবার-পরিজনদের একজন বন্ধু হিসাবে।প্রসঙ্গত, তাঁর নিজের ছাত্র জীবনের স্মৃতিচারণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন যেতাঁর শিক্ষকরা তাঁর মধ্যে যে মূল্যবোধের জন্ম দিয়েছিলেন, তা তিনি আজও শ্রদ্ধারসঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি বলেন যে এই মূল্যবোধই একজন ছাত্রের জীবনে পাথেয় হয়েদাঁড়ায়। প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকেই এই মূল্যবোধ অনুসরণের পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। ছাত্রছাত্রীদেরসঙ্গে প্রায় দু’ঘন্টার এই আলাপচারিতায় পরীক্ষা সম্পর্কে ভয়, উদ্বেগ, মনোযোগেরঅভাব, পঠনপাঠনের চাপ, পিতা-মাতা ও অভিভাবকদের প্রত্যাশা এবং সর্বোপরি শিক্ষকদেরভূমিকা সম্পর্কে নানা ধরনের প্রশ্নের জবাব দেন প্রধানমন্ত্রী। সময়ে সময়ে বিভিন্নদৃষ্টান্ত তুলে ধরে এবং পরিবেশ ও পরিস্থিতিকে অনেকটাই হালকা করে দিয়েপ্রধানমন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে এই আলাপচারিতা চালিয়ে যান। প্রসঙ্গত,স্বামী বিবেকানন্দের একটি উদ্বৃতি স্মরণ করে পরীক্ষার চাপ ও উদ্বেগ কাটাতেআত্মবিশ্বাসের ওপর জোর দিতে প্রধানমন্ত্রী উদ্বুদ্ধ করেন ছাত্রছাত্রীদের।ব্রোঞ্জপদক জয়ী মার্ক ম্যাকমরিস-এর দৃষ্টান্তের উল্লেখ করে তিনি বলেন যে দুর্ঘটনায় জীবনসংশয়ের আশঙ্কা থাকা সত্ত্বেও মাত্র ১১ মাসের চেষ্টায় কানাডার এই অভিযাত্রী সাফল্যলাভ করেছিলেন। মনোযোগপ্রসঙ্গে শ্রী মোদী বিশিষ্ট ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকরের পরামর্শ অনুসরণ করতে বলেন।আকাশবাণীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে এই পরামর্শ দিয়েছিলেন শ্রী তেন্ডুলকর। তিনিবলেছিলেন, যে বলটি তিনি খেলেন, শুধুমাত্র তার ওপরই তাঁর দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে। অতীতবা ভবিষ্যৎ, কোন কিছুই সেই মুহূর্তে তাঁর চিন্তাভাবনার মধ্যে থাকে না। যোগচর্চা ওযোগাভ্যাসও যে মনোযোগ বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে, একথাও ছাত্রছাত্রীদের জানানপ্রধানমন্ত্রী। পড়াশোনা এবংপরীক্ষার অত্যধিক চাপ সম্পর্কে বলতে গিয়ে নিজেকেই নিজের প্রতিযোগী হয়ে উঠতে ছাত্রছাত্রীদেরপরামর্শ দেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন, অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় সামিল – এইচিন্তাভাবনা যেন ছাত্রছাত্রীদের গ্রাস করতে না পারে। বরং, আগের তুলনায় ভবিষ্যতে ফলযাতে ভালো হয় সেই লক্ষ্যে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পরামর্শ দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীবলেন যে সন্তানদের জন্য মা-বাবা-কে অনেক ক্ষেত্রেই স্বার্থ ত্যাগ করতে হয়। ক���ন্তুসন্তানের সাফল্য বা অসাফল্যকে সমাজের চোখে সম্মান বা অসম্মান হিসেবে না দেখার জন্যপিতা-মাতা ও অভিভাবকদের পরামর্শ দেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন যে প্রত্যেক শিশুরমধ্যেই কোন না কোন বিষয়ে বিশেষ বুদ্ধি বা মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। যে কোনছাত্রছাত্রীর জীবনে মেধা ও আবেগ – দু’য়েরই বিশেষ ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন তিনি। যে কোনকাজের জন্য সময় ও সুযোগ প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন যে একটিমাত্র সময়সূচি সারা বছরধরে অনুসরণ করে গেলে চলবে না, বরং প্রয়োজন অনুযায়ী সময়সূচির ক্ষেত্রে কিছুটাহেরফের ঘটতেই পারে। /",پریکشا پر چرچہ: وزیراعظم کی طلبا کے ساتھ گفتگو +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A7%D9%86%D8%AF%D9%88%D8%B1%D9%85%DB%8C%D9%B9%D8%B1%D9%88%D8%B1%DB%8C%D9%84-%D9%85%D9%86%D8%B5%D9%88%D8%A8%DB%92-%DA%A9%D9%88%D9%85%D9%86%D8%B8%D9%88%D8%B1%DB%8C/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে ইন্দোর মেট্রোরেল প্রকল্প রূপায়ণের বিষয়টি অনুমোদিত হয়েছে। ৩১.৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেল প্রকল্পটির ফলে ইন্দোর শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলির সঙ্গে সংযোগ স্থাপিত হবে। চক্রাকার-বিশিষ্ট এই মেট্রো প্রকল্পটি বেঙ্গলি স্কোয়ার – বিজয়নগর – ভাওয়ারসালা – বিমানবন্দর – পটাশিয়া – বেঙ্গলি স্কোয়ার পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। এই মেট্রো পরিষেবায় মোট ৩০টি স্টেশন থাকছে। এই প্রকল্প রূপায়ণে আনুমানিক খরচ ধরা হয়েছে ৭ হাজার ৫০০ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা। প্রকল্পটির কাজ চার বছরে সম্পূর্ণ হবে। ইন্দোর শহরে মেট্রো পরিষেবা চালু হলে সুলভে বিশ্বাসযোগ্য, নিরাপদ এবং নির্ঝঞ্ঝাট যাতায়াতের সুবিধা পাওয়া যাবে। একই সঙ্গে শহরাঞ্চলের যানজট হ্রাস পাবে। এমনকি, দুর্ঘটনা, দূষণ, যাতায়াতের সময়, জ্বালানি ব্যবহার, অসামাজিক কাজকর্ম প্রভৃতি হ্রাস পাবে। সেই সঙ্গে, শহরাঞ্চলীয় বিকাশ নিয়ন্ত্রণ করা এবং সুস্থায়ী উন্নয়ন এগিয়ে নিয়ে যাওয়াও সম্ভব হবে। ইন্দোরে এই মেট্রো প্রকল্প রূপায়ণের জন্য মধ্যপ্রদেশ মেট্রোরেল কোম্পানি নামে একটি সংস্থা গঠন করা হয়েছে। প্রকল্পের প্রাথমিক কাজকর্ম শুরু করার জন্য ইতিমধ্যেই বরাত দেওয়া হয়েছে। শীঘ্রই প্রকল্পের কাজ শুরু হবে।",اندورمیٹروریل منصوبے کومنظوری +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%A3-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%93-%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%BA%D8%B1%DB%8C%D8%A8-%D9%86%D9%88%D8%A7%D8%B2%D8%A7%D9%82%D8%AF%D8%A7%D9%85%D8%A7%D8%AA-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A7%D8%B6%D8%A7%D9%81%DB%81/,"আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ সংক্রান্ত জাতীয় মিশন ১৪ আগস্ট, ২০১৮ পরবর্তী সময়ে চালু থাকবে প্রতিটি পরিবার থেকে প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির জনয অ্যাকাউন্ট খোলার প্রতি গুরুত্ব বর্তমান ওভার ড্রাফট্‌-এর সীমা ৫ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ১০ হাজার টাকা ২ হাজার টাকা পর্যন্ত ওভার ড্রাফট্‌-এর ক্ষেত্রে কোনও শর্তাবলী থাকছে না ওভার ড্রাফট্‌ সংক্রান্ত সুযোগ-সুবিধা লাভের জন্য বয়সসীমা সংশোধন করে ১৮-৬০ বছরের পরিবর্তে ১৮-৬৫ বছর করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনার আওতায় ২৮ আগস্ট ২০১৮-র পরে যে সমস্ত অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে, সেই অ্যাকাউন্ট রুপে কার্ডধারীদের দুর্ঘটনা বিমার পরিমাণ ১ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লক্ষ টাকা জনগণ-কেন্দ্রিক ও গরিব মানুষের স্বার্থ সুরক্ষিত রাখার মতো উদ্যোগগুলির প্রসারে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ সংক্রান্ত জাতীয় মিশন – প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনা (পিএমজেডিওয়াই) অব্যাহত রাখার বিষয়টি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বুধবার (০৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব মঞ্জুর করা হয়। একই সঙ্গে এই যোজনা সম্পর্কে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। Ø আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ সংক্রান্ত জাতীয় মিশন – প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনা ১৪ আগস্ট, ২০১৮ পরবর্তী সময়ে চালু থাকবে। Ø বর্তমান ওভার ড্রাফট্‌-এর সীমা ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হবে। Ø ২ হাজার টাকা পর্যন্ত ওভার ড্রাফট্‌-এর ক্ষেত্রে কোনও শর্তাবলী থাকছে না। Ø ওভার ড্রাফট্‌ সংক্রান্ত সুযোগ-সুবিধার লাভ গ্রহণের ক্ষেত্রে বয়সসীমা সংশোধন করে ১৮ থেকে ৬০ বছরের পরিবর্তে ১৮ থেকে ৬৫ বছর করা হয়েছে। Ø প্রতিটি পরিবার থেকে প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি পর্যন্ত দেয় সুযোগ-সুবিধার আওতায় গত ২৮ আগস্ট, ২০১৮ পরবর্তী সময়ে খোলা পিএমজিডিওয়াই অ্যাকাউন্টের অন্তর্গত নতুন রুপে কার্ডধারীদের জন্য দুর্ঘটনা বিমার পরিমাণ ১ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লক্ষ টাকা করা হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এই মিশন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্তের ফলে দেশের প্রতিটি পরিবার বা প্রত্যেক ব্যক্তি অন্তত পক্ষে একটি করে মৌলিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা পাবেন। একই সঙ্গে অন্যান্য আর্থিক পরিষেবা ও সামাজিক সুরক্ষা সহ ১০ হাজার টাকা পর্যন্�� ওভার ড্রাফট্‌-এর সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। এরফলে, প্রতিটি পরিবারের পাশাপাশি প্রত্যেক ব্যক্তিকে আর্থিক পরিষেবা প্রদানের মূল ধারায় নিয়ে আসা যেমন সম্ভব হবে তেমনই, সরকারের বিভিন্ন ভর্তুকিপ্রাপ্ত প্রকল্পের সুবিধা আরও দক্ষতার সঙ্গে তাদের হস্তান্তর করা যাবে। প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনার সাফল্য Ø প্রায় ৩২ কোটি ৪১ লক্ষ জন ধন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টগুলিতে জমা পড়া অর্থের পরিমাণ ৮১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। Ø জন ধন অ্যাকাউন্ট গ্রাহকদের ৫৩ শতাংশই মহিলা। গ্রামীণ ও আধা-শহর এলাকায় ৫৯ শতাংশ জন ধন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। ৮৩ শতাংশের বেশি সক্রিয় জন ধন অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার সংযোগ করা হয়েছে। অ্যাকাউন্টধারী গ্রাহকদের প্রায় ২৪ কোটি ৪০ লক্ষ ‘রুপে কার্ড’ দেওয়া হয়েছে। Ø সাড়ে সাত কোটির বেশি জন ধন অ্যাকাউন্ট – সরাসরি সুবিধা হস্তান্তর (ডিবিটি) পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। Ø গ্রামীণ এলাকায় ১ লক্ষ ২৬ হাজার ব্যাঙ্কিং করেসপনডেন্ট নিয়োগ করা হয়েছে, যারা এক হাজার থেকে দেড় হাজার পরিবারের কাছে ব্যাঙ্কিং সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দিচ্ছেন। গত জুলাই মাসে ব্যাঙ্কিং করেসপনডেন্টদের মাধ্যমে ‘আধার-কেন্দ্রিক পেমেন্ট প্রণালী’র সাহায্যে প্রায় ১৩ কোটি ১৬ লক্ষ লেনদেন করা হচ্ছে। Ø প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনার (পিএমএসবিওয়াই) আওতায় ১৩ কোটি ৯৮ লক্ষ গ্রাহকের ১৯ হাজার ৪৩৬টি দাবির নিষ্পত্তি হয়েছে। এই দাবিদাওয়ার পরিমাণ ছিল ৩৮৮ কোটি ৭২ লক্ষ টাকা। Ø একইভাবে, প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বিমা যোজনার (পিএমজেজেবিওয়াই) আওতায় ৫ কোটি ৪৭ লক্ষ গ্রাহকের ১ লক্ষ ১০ হাজার আর্থিক দাবিদাওয়ার নিষ্পত্তি হয়েছে। নিষ্পত্তি হওয়া দাবিদাওয়ার পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২০৬ কোটি ২৮ লক্ষ টাকা। Ø অটল পেনশন যোজনার (এপিওয়াই) গ্রাহক হয়েছেন ১ কোটি ১১ লক্ষ ব্যক্তি। প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনা রূপায়ণের জন্য একটি পাইপলাইন বা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে, যার মাধ্যমে জন ধন অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল ব্যাঙ্কিং পরিষেবার সঙ্গে আধারের সংযুক্তি ঘটানো হয়েছে। এই বিশেষ ব্যবস্থার সাহায্যে না কেবল অর্থ সঞ্চয়, ঋণ প্রদান, সামাজিক সুরক্ষার মতো সুবিধা ও পরিষেবা প্রদান করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে, ডিবিটি-র মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সুফল সরাসরি দেশের গরিব মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। সরকারি সুযোগ-সুবিধা ও পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্র�� জন ধন – আধার – মোবাইল ব্যবস্থা এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসাবে কাজ করে যাবে এবং দেশে ডিজিটাল পদ্ধতির প্রসার, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ ও বিমাকৃত সমাজ গড়ে তোলার গতি ত্বরান্বিত হবে। উল্লেখ করা যেতে পারে, দেশের প্রতিটি পরিবারের জন্য অন্তত পক্ষে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার লক্ষ্যে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ সংক্রান্ত জাতীয় মিশন হিসাবে প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনার কথা বিগত ২০১৪-র ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ঘোষণা করেছিলেন। সে বছরেরই ২৮ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন।",غریب نوازاقدامات میں اضافہ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AA/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%AC%D8%A7%D9%BE%D8%A7%D9%86-%DA%A9%DB%92-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%AF%D9%81%D8%A7%D8%B9-%DA%A9%DB%8C-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D8%B3%DB%92-%D9%85%D9%84%D8%A7%D9%82%D8%A7/,"জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শ্রী ইতসুনোরি ওনোডেরা সোমবার (২০ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণের অনেক আগে থেকেই জাপানের সঙ্গে তাঁর সুদীর্ঘ সম্পর্কের কথা প্রধানমন্ত্রী মোদী স্মরণ করেন। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ভারত ও জাপানের মধ্যে বিশেষ কৌশলগত ও আন্তর্জাতিক স্তরে অংশীদারিত্বের ক্ষেত্রে সম্পর্কের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় ও গভীরতর হওয়ার বিষয়টিকে তিনি স্বাগত জানান। প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ভারত ও জাপানের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। দু’দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রের নানান বিষয়ে আলাপ-আলোচনা বাড়তে থাকায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। ভারত ও জাপানের সেনাবাহিনীর মধ্যে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও সহযোগিতা বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়টিকেও প্রধানমন্ত্রী স্বাগত জানান। উভয় দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতার অগ্রগতির তিনি প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী গত বছর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের সফল ভারত সফরের কথা বিশেষভাবে স্মরণ করে বলেন, চলতি বছরের শেষ দিকে জাপান সফরের ব্যাপারে তিনি অত্যন্ত আশাবাদী।",جاپان کے وزیر دفاع کی وزیراعظم سے ملاقات +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A7%8E-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%BE%D9%86-%D8%A8%D8%AC%D9%84%DB%8C-%D8%B4%D8%B9%D8%A8%DB%81-%DA%A9%DB%92-%D9%81%D8%B1%D9%88%D8%BA-%D8%B3%DB%92-%D9%85%D8%AA%D8%B9%D9%84%D9%82-%D8%A7%D9%82%D8%AF%D8%A7%D9%85%D8%A7%D8%AA-%DA%A9/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা জলবিদ্যুৎ ক্ষেত্রে উৎসাহদানে বিশেষ অনুমোদন দিল। এরমধ্যে নন সোলার রিনিউএবেল পারচেস অবলিগেশন (আরপিও)-এর অঙ্গ হিসেবে বৃহৎ জলবিদ্যুৎ প্রকল্প রয়েছে। যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে- · পুনর্নবীকরণ শক্তির উৎস হিসেবে বৃহৎ জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের ঘোষনা। · সৌরশক্তি বর্হিভূত পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ক্রয় সংক্রান্ত বিধির আওতায় জলবিদ্যুৎ ক্ষেত্র একটি পৃথক ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করবে। · বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলিকে বন্যা নিয়ন্ত্রনে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে। · ২০০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পে পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বিশেষ করে সড়ক ও সেতু নির্মাণে দেড় কোটি টাকা এবং ২০০ মেগাওয়াটের বেশি ক্ষেত্রে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে। বেশিরভাগ জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলি হিমালয় এবং উত্তরপূর্ব অঞ্চলের উঁচু এলাকায় অবস্হিত। এই প্রকল্পগুলির উন্নয়ন ঘটলে সামাজিক, অর্থনৈতিক উন্নয়ন যেমন ঘটবে, তেমনি কর্মসংস্হানেরও সুযোগ সৃষ্টি হবে। একইসঙ্গে পর্যটন ও ছোট ব্যবসায় অপ্রত্যক্ষ কর্মসংস্হানের সুযোগ তৈরি হবে। সৌর এবং বিদ্যুৎ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ২০২২ সালের মধ্যে ১৬০ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র গড়ে তোলার লক্ষ্য রাখা হয়েছে।",پن بجلی شعبہ کے فروغ سے متعلق اقدامات کو کابینہ کی منظوری +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%93%E0%A6%B7%E0%A7%81%E0%A6%A7-%E0%A6%9C%E0%A7%88%E0%A6%AC-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%A7%D8%AF%D9%88%DB%8C%D8%A7%D8%AA%D8%8C-%D8%A7%D8%AF%D9%88%DB%8C%D8%A7%D8%AA%DB%8C-%D9%85%D8%A7%D8%AF%DB%92-%D8%8C-%D8%AD%DB%8C%D8%A7%D8%AA%DB%8C/,"ওষুধ, চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহার্য অন্যান্য সরঞ্জাম এবং জৈব ও প্রশাধনী সামগ্রী উৎপাদন সংক্রান্ত নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থাকে দক্ষ ও উন্নত করতে এ বছর মে মাসে জাকার্তায় ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি মউকে আজ (১৮ই জুলাই, ২০১৮) কর্মপরবর্তী অনুমোদন দেওয়া হল প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। সংশ্লিষ্ট মউটি নিয়ন্ত্রক কাজকর্মের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টার মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যে সমঝোতার এক বিশেষ বাতাবরণ গড়ে তুলতে সাহায্য করবে বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতের ওষুধ ও চিকিৎসার সাজ-সরঞ্জাম রপ্তানির বিষয়টিও এর ফলে বিশেষভ���বে উৎসাহিত হবে। এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রটিতে ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে সহযোগিতা ও তথ্য বিনিময়ের এক বিশেষ পরিবেশ ও পরিস্থিতিরও সৃষ্টি হবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট মউটি স্বাক্ষরিত হয় ভারতের সেন্ট্রাল ড্রাগ্‌স স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিএসসিও) এবং ইন্দোনেশিয়ার ন্যাশনাল এজেন্সি ফর ড্রাগ অ্যান্ড ফুড কন্ট্রোল (বিপিওএম)-এর মধ্যে। /",کابینہ نے ادویات، ادویاتی مادے ، حیاتیاتی مصنوعات اور کاسمیٹکس ریگولیٹری فنکشن کے شعبے میں تعاون کے لئے بھارت اور انڈونیشیا کے درمیان مفاہمت نامے کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A3-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%BE%D9%88%D8%B1%DB%92-%D9%85%D9%84%DA%A9-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%B3%D9%85%D8%A7%D8%AC%DB%8C-%D8%AA%D8%AD%D9%81%D8%B8-%DA%A9%DB%8C/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও সংযোগ ব্যবস্হায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুফলগ্রহীতাদের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় মিলিত হলেন। অটল বিমা যোজনা, প্রধানমন্ত্রী জীবনজ্যোতি যোজনা, প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনা এবং বয়ঃবন্দনা যোজনা প্রসঙ্গে তিনি কথা বলেন তাঁদের সঙ্গে। সুফলগ্রহীতাদের সঙ্গে আলাপচারিতাকালে শ্রী মোদী বলেন, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিগুলির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হয়েছে। কেন্দ্রের বর্তমান সরকারের এই ধরনের কর্মসূচিগুলি জীবনের অনিশ্চয়তার সঙ্গে লড়াই করতে মানুষকে যেমন শক্তি যোগায়, অন্যদিকে তেমনি পারিবারিক দিক থেকে কঠিন আর্থিক পরিস্হিতি কাটিয়ে ওঠার জন্যও তাঁদের ক্ষমতায়ন ঘটায়। দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকার অনুসৃত বিভিন্ন কর্মসূচির বৈশিষ্ট্যগুলিও এদিন ব্যাখ্যা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ব্যাঙ্ক ব্যবস্হার সুযোগ থেকে বঞ্চিত মানুষদের জন্য ব্যাঙ্কের দ্বার আজ উন্মুক্ত। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং শিল্পোদ্যোগ স্হাপনে আগ্রহী ব্যক্তিদের মূলধন সংগ্রহের পথও নিশ্চিত করা হয়েছে। দরিদ্র এবং অসহায় মানুষদের নিয়ে আসা হয়েছে সামাজিক সুরক্ষার আওতায় যাতে আর্থিক সুরক্ষার সুফলগুলি তাঁরা ভোগ করতে পারেন। শ্রী মোদী বলেন, প্রধানমন্ত্রী জন-ধন যোজনার আওতায় ২০১৪-২০১৭ এই সময়কালে নতুন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে ২৮ কোটি। সমগ্র বিশ্বের মোট ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নিরিখে যা প্রায় ৫৫ শতা���শ। শুধু তাই নয়, দেশের মহিলারা এখন আরও বেশি সংখ্যায় ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট খুলতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ২০১৪-র ৫৩ শতাংশ থেকে এখন উন্নীত হয়েছে ৮০ শতাংশে। সাধারণ মানুষের প্রতিকূল পরিস্হিতির কয়েকটি কাহিনী শোনার পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, মৃত্যুর ঘটনায় শুধুমাত্র ক্ষতিপূরণই কোন পরিবারের দুঃখকে দূর করতে পারে না। তবে ক্ষতিগ্রস্হ পরিবারের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার সর্বদাই চেষ্টা করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জীবনজ্যোতি বিমা যোজনার আওতায় উপকৃত মানুষের সংখ্যা বর্তমানে ৫ কোটিরও বেশি। মাত্র ৩০০ টাকার বিনিময়ে এই যোজনায় নাম অন্তর্ভূক্ত করা যায়। দুর্ঘটনা বিমা প্রসঙ্গে আলোচনাকালে শ্রী মোদী জানান, ১৩ কোটিরও বেশি মানুষ প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনাটির গ্রাহক হয়েছেন। এই যোজনার আওতায় বছরে মাত্র ১২ টাকার প্রিমিয়ামে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দুর্ঘটনা বিমার সুবিধা পাওয়া যায়। প্রবীণ এবং বৃদ্ধদের কল্যাণে গৃহীত বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগের কথাও প্রসঙ্গতঃ বিবৃত করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বয়োঃবন্দনা যোজনার আওতায় গত বছর প্রায় ৩ লক্ষ প্রবীণ ব্যক্তি উপকৃত হয়েছেন। ৬০ এবং তার ঊর্দ্ধবয়সী প্রবীণরা এই যোজনার আওতায় ৮ শতাংশ হারে ১০ বছরের জন্য পেনশন লাভের অধিকারী হবেন। প্রবীণ নাগরিকদের আয়করের ক্ষেত্রে কিছু সুবিধা দেওয়ার জন্য কর ছাড়ের মাত্রা আড়াই লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। প্রবীণ ও বৃদ্ধদের কল্যাণে তাঁর সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। শ্রী মোদী সুফলগ্রহীতাদের সঙ্গে আলাপচারিতাকালে বলেন, প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনা, প্রধানমন্ত্রী জীবনজ্যোতি বিমা যোজনা এবং অটল পেনশন যোজনার আওতায় গত তিন বছরে নিয়ে আসা হয়েছে ২০ কোটিরও বেশি মানুষকে। নাগরিকদের কল্যাণে বিশেষত দরিদ্র, প্রবীণ এবং অসহায় মানুষদের ক্ষমতায়নের জন্য তাঁর সরকার সকলরকম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে বলে পুনরুচ্চারণ করেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। /",وزیر اعظم نے پورے ملک میں سماجی تحفظ کی مختلف اسکیموں سے فائدہ اٹھانے والوں سے ویڈیو کانفرنس کے ذریعے رابطہ قائم کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D9%BE%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D9%85-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%A7%DB%8C%D8%B3-%D9%BE%DB%8C-%D8%AC%DB%8C-%DA%A9%DB%92-%D8%A7%D9%81%D8%B3%D8%B1/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মঙ্গলবার তাঁর দপ্তরের কর্মী ওআধিকারিকদের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে মিলিত হয়ে তাঁদের সঙ্গে ইংরেজি নববর্ষেরশুভেচ্ছা বিনিময় করেন। স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ-এর কর্মীদেরও তিনি নতুন বছরেরশুভেচ্ছা জানান। এক হাজার জনেরও বেশি কর্মী ও আধিকারিক উপস্থিত ছিলেনপ্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে। তাঁর দপ্তরের কর্মীরা যে খুব ভালোভাবেই কাজ করছেন, একথার সপ্রশংস উল্লেখওকরেন প্রধানমন্ত্রী। ভবিষ্যতেও সমান উদ্যম ও উৎসাহের সঙ্গে কাজ করে যাওয়ার জন্যকর্মীদের উদ্বুদ্ধ করেন তিনি।",وزیراعظم نے پی ایم اور ایس پی جی کے افسران سے ملاقات کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D-2/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%B3%DB%8C%D9%86%D9%B9%D8%B1%D9%84-%D8%A7%D9%86%DA%88%D8%B3%D9%B9%D8%B1%DB%8C%D9%84-%D8%B3%DA%A9%DB%8C%D9%88%D8%B1/,"কেন্দ্রীয় শিল্পনিরাপত্তা বাহিনীর (সিআইএসএফ) গ্রুপ ‘এ’ পর্যায়ের একজিকিউটিভ ক্যাডারের রিভিউসম্পর্কিত একটি প্রস্তাব আজ অনুমোদিত হলপ্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীরনেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। ঐ রিভিউ প্রস্তাবে বাহিনীর উচ্চপর্যায়েআধিকারিক নিয়োগের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ড্যান্ট থেকে অ্যাডিশনালডিরেক্টর জেনারেল পদমর্যাদার অতিরিক্ত পদ সৃষ্টিরকথাবলা হয়েছে। এর ফলে, গ্রুপ ‘এ’পদমর্যাদার আধিকারিকের সংখ্যা ১,২৫২ থেকে উন্নীত হবে ১,২৭৭-এ। এর মধ্যে এডিজিপদমর্যাদার দুটি, আইজি পদমর্যাদার সাতটি এবং ডিআইজি পদমর্যাদার আটটি অতিরিক্ত পদওঅন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এছাড়াও, সৃষ্টি করা হবে কমান্ড্যান্ট মর্যাদার আটটি পদ। সিআইএসএফ-এর গ্রুপ‘এ’ পদমর্যাদার আধিকারিকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে বাহিনীর ক্ষমতা ও দক্ষতা আরওবৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সার্বিকভাবে বৃদ্ধি পাবে বাহিনীর প্রশাসনিকক্ষমতাও। /",مرکزی کابینہ نے سینٹرل انڈسٹریل سکیورٹی فورس کے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%85%E0%A6%9F%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%A8%DA%BE%D8%A7%D8%B1%D8%AA-%D8%B1%D8%AA%D9%86-%D8%AC%D9%86%D8%A7%D8%A8-%D8%A7%D9%B9%D9%84-%D8%A8%DB%81%D8%A7%D8%B1%DB%8C-%D9%88%D8%A7/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ভারতরত্ন শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর সম্মানে একটি স্মারক কয়েন প্রকাশ করেছেন। অনুষ্ঠানে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলে���, শ্রী বাজপেয়ী আমাদের মধ্যে আর নেই, মন এখনও তা বিশ্বাস করতে চায় না। বিশেষ এই ব্যক্তিত্বকে সমাজে সব শ্রেণীর জনগণ শ্রদ্ধা করতেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বহু বছর ধরেই শ্রী বাজপেয়ীর কন্ঠস্বর জনগণের কন্ঠস্বর ছিল। বক্তা হিসাবে তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শ্রী বাজপেয়ী ছিলেন আমাদের দেশের অন্যতম সংগঠক। রাজনৈতিক জীবনের এক দীর্ঘ সময়ে বাজপেয়ী বিরোধী বেঞ্চেই অতিবাহিত করেছেন। তা সত্ত্বেও সর্বদাই তিনি দেশের স্বার্থে কথা বলেছেন, বলেও প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, শ্রী বাজপেয়ী সর্বদাই গণতন্ত্রকে প্রাধান্য দিতে চেয়েছেন। শ্রী বাজপেয়ী এখনও সকলের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন বলে শ্রী মোদী আস্থা ব্যক্ত করেন। …",وزیراعظم نے بھارت رتن جناب اٹل بہاری واجپئی کے اعزاز میں یادگاری سکہ جاری کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%8F/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%AF%DA%88%D8%B3-%D8%A7%DB%8C%D9%86%DA%88-%D8%B3%D8%B1%D9%88%D8%B3%D8%B2-%D9%B9%DB%8C%DA%A9%D8%B3-%D9%86%DB%8C%D9%B9-%D9%88%D8%B1%DA%A9-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%B3%D8%B1%DA%A9%D8%A7%D8%B1%DB%8C-%D9%85/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বুধবারের (২৬ সেপ্টেম্বর) বৈঠকে অভিন্ন পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি) সংক্রান্ত নেটওয়ার্কের সরকারি মালিকানা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে। জিএসটিএন-এর যে ৫১ শতাংশ ইক্যুইটি অ-সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির হাতে রয়েছে, কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার সমানভাবে তা অধিগ্রহণ করবে। এছাড়া, জিএসটিএন বোর্ডকে বিভিন্ন বেসরকারি কোম্পানির মালিকানাধীন ইক্যুইটিগুলি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করার অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে। পুনর্গঠিত জিএসটিএন-এ কেন্দ্রীয় সরকারের ৫০ শতাংশ এবং রাজ্য সরকারগুলির ৫০ শতাংশ ইক্যুইটি মালিকানা থাকবে। জিএসটিএন বোর্ডের পুনর্গঠনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তিনজন অধিকর্তা এবং রাজ্যগুলির তিনজন অধিকর্তা নিয়োগ করা হবে। অন্য তিনজন নিরপেক্ষ অধিকর্তাকে জিএসটিএন বোর্ডের পক্ষ থেকে নিয়োগ করা হবে। এই বোর্ডের একজন চেয়ারম্যান এবং একজন মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক থাকবেন। এই বোর্ডের মোট অধিকর্তার সংখ্যা হবে ১১।",گڈس اینڈ سروسز ٹیکس نیٹ ورک میں سرکاری ملکیت میں اضافے اور موجودہ دھانچے میں تغیراتی منصوبے کے ساتھ تبدیلی لانے کی تجویز کو کابینہ کی منظوری +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A7%A9%E0%A7%A6-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%AE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-30-%D8%B3%D8%AA%D9%85%D8%A8%D8%B1-%DA%A9%D9%88-%DA%AF%D8%AC%D8%B1%D8%A7%D8%AA-%DA%A9%D8%A7-%D8%AF%D9%88%D8%B1%DB%81-%DA%A9%D8%B1%DB%8C%DA%BA-%DA%AF/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর গুজরাট সফর করবেন। গুজরাটের আনন্দে প্রধানমন্ত্রী একটি আধুনিক খাদ্য প্রক্রিয়াকরণকেন্দ্র সহ আমুলের একটি অত্যাধুনিক চকোলেট কারখানার উদ্বোধন করবেন। এরপর, তিনি আনন্দ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনক্যুবেশন সেন্টার তথা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্রের একটি উৎকর্ষ কেন্দ্রেরও সূচনা করবেন। মুজকুভা গ্রামে সৌর সমবায় সমিতিরও যাত্রা সূচনা করবেন তিনি। আনন্দ ও খটরাজে তিনি আমূল উৎপাদন কেন্দ্রের সম্প্রসারণের শিলান্যাস করবেন। এছাড়াও, এক জনসভায় তিনি ভাষণ দেবেন। প্রধানমন্ত্রী এরপর অঞ্জার সফর করবেন। তিনি সেখানে মুন্দ্রা এলএনজি টার্মিনাল, আঞ্জার মুন্দ্রা পাইপলাইন উদ্বোধন করবেন। এই উপলক্ষে এক জনসভাতেও ভাষন দেবেন তিনি। রাজকোটে পৌঁছানোর পর প্রধানমন্ত্রী সেখানে মহাত্মা গান্ধী সংগ্রহালয়ের উদ্বোধন করবেন। রাজকোটের আলফ্রেড উচ্চ বিদ্যালয়ে এই সংগ্রহালয় গড়ে তোলা হয়েছে। মহাত্মা গান্ধী হিসেবে পরিচিত হওয়ার বছরগুলিতে এই সংগ্রহালয়ের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূ্র্ণ। এই সংগ্রহালয়টি গান্ধী দর্শন, তাঁর মূল্যবোধে এবং দর্শন সম্বন্ধে সচেতনতা প্রসারের কাজ করবে। এরপর, প্রধানমন্ত্রী ৬২৪টি বাড়ির একটি সরকারি আবাসন প্রকল্পের সূচনা করবেন। এছাড়াও, তিনি ২৪০টি উপকৃত পরিবারের ‘ই-গৃহ প্রবেশ’ অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করবেন। নতুন দিল্লী ফিরে আসার আগে প্রধানমন্ত্রী মহাত্মা গান্ধী সমগ্রহালয়েও যাবেন। /",وزیر اعظم 30 ستمبر کو گجرات کا دورہ کریں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%AA%D8%BA%D8%B0%DB%8C%DB%81-%D8%B3%DB%92-%D9%85%D8%AA%D8%B9%D9%84%D9%82-%D9%82%D9%88%D9%85%DB%8C-%D9%85%D8%B4%D9%86-%DA%A9%DB%92-%D9%82%DB%8C%D8%A7/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে বৃহস্পতিবার জাতীয় পুষ্টি মিশন গঠনের প্রস্তাবটি অনুমোদন লাভ করেছে। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষ থেকে শুরু করে আগামী তিন বছরের জন্য এই মিশন গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাজেট সংস্থানের পরিমাণ নির্দিষ্ট হয়েছে ৯০৪৬ কোটি ১৭ লক্ষ টাকা। সর্বোচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন জাতীয় পুষ্টি মিশন বিভিন্ন মন্ত্রকের পুষ্টিদান সম্পর্কিত কর্মসূচিগুলির তদারকি ছাড়াও নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রার বিষয়টিও স্থির করবে। জাতীয় পুষ্টি মিশন গঠনের প্রস্তাবে অপুষ্টিরোধে গৃহীত ও রূপায়িত বিভিন্ন কর্মসূচির রূপরেখা তৈরি, বিভিন্ন ব্যবস্থার মধ্যে সমন্বয়সাধন, তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি-ভিত্তিক তদারকি ব্যবস্থা গড়ে তোলা, নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের অনুকূলে সুযোগ-সুবিধার প্রসার, তথ্য প্রযুক্তি-ভিত্তিক ব্যবস্থা ও পদ্ধতি গ্রহণে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাদান, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের হাতে লেখা তথ্য ও পরিসংখ্যান পদ্ধতির বিলোপ, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে শিশুদের উচ্চতা মাপার ব্যবস্থা চালু করা, সামাজিক অডিট এবং পুষ্টি সম্পর্কিত সহায়-সম্পদ প্রসারের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। ঐ প্রস্তাবে বলা হয়েছে যে, নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা পূরণের মাধ্যমে একদিকে যেমন অপুষ্টি ও রক্তাল্পতার মতো সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে, অন্যদিকে তেমনই কম ওজনের শিশুর জন্মের ঘটনাও উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে। প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে যে, এই কর্মসূচির মাধ্যমে উপকৃত হবেন দেশের ১০ কোটিরও বেশি মানুষ। দেশের সবকটি রাজ্য ও জেলাকেই পর্যায়ক্রমে এই কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসা হবে। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে ৩১৫টি, ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরে ২৩৫টি এবং ২০১৯-২০ সালে বাকি জেলাগুলিকে এই কর্মসূচিতে নিয়ে আসার কাজ সম্পূর্ণ হবে।",کابینہ نے تغذیہ سے متعلق قومی مشن کے قیام کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%B6%E0%A7%8C%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%B9%D8%A7%D9%84%D9%85%DB%8C-%DB%8C%D9%88%D9%85-%D8%A8%DB%8C%D8%AA-%D8%A7%D9%84%D8%AE%D9%84%D8%A7%D9%94-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D9%88%D9%82%D8%B9-%D9%BE%D8%B1%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8/,"বিশ্ব শৌচাগার দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী এক বার্তায় বলেছেন, “আজ বিশ্ব শৌচাগার দিবসে আমরা সারা দেশ জুড়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা এবং শৌচালয়ের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের অঙ্গিকারের কথা পুনরায় ব্যক্ত করি। বিগত চার বছরে ভারতে যে লক্ষ্যণীয় গতিতে শৌচালয়ের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে, তারজন্য আমরা গর্বিত। পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন ভারত গড়ে তোলা এবং আরো ভালো শৌচালয়ের সুযোগ-সুবিধা সুনিশ্চিত করার বিষয়টি এখন গণ আন্দোলন হয়ে উঠেছে। ১৩০ কোটি ভারতীয় বিশেষ করে মহিলা ও যুবারা এই আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন। স্বচ্ছ ভারতের স্বপ্ন পূরণ করার লক্ষ্যে যাঁরা কাজ করে চলেছে��, আমি তাঁদের অভিনন্দন জানাই।” /",عالمی یوم بیت الخلأ کے موقع پروزیراعظم کا پیغام +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%93-%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%98/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%A7%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D9%86-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%B9%D8%B1%D8%A7%D9%82-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A7%D9%93%D8%A6%DB%92-%D8%B2%D9%84%D8%B2/,"ইরান ও ইরাকের কয়েকটি অঞ্চলে ভূমিকম্পের কারণে প্রাণহানির ঘটনায় গভীর শোক ওসমবেদনা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ইরাক ও ইরানের কিছু কিছু অঞ্চলে এই মর্মান্তিকদুর্ঘটনায় যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন, তাঁদের শোক ও দুঃখের সমান অংশীদারআমিও। ঘটনায় যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন এই প্রার্থনা জানাই”।",وزیراعظم نے ایران اور عراق میں آئے زلزلے میں ہونے والے جانی نقصان پر افسوس کا اظہار کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%80-%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%AF%DB%8C%D8%B1%D9%BE%D8%A7-%D8%AA%D8%B1%D9%82%DB%8C-%DA%A9%DB%92-%D9%86%D8%B4%D8%A7%D9%86%D9%88%DA%BA-%D9%BE%D8%B1-%DA%AF%DB%81%D8%B1%DB%8C-%D9%86/,"দেশে স্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আজ এক উচ্চ পর্যায়ে পরিচালন সমিতি গঠনের অনুমোদন দিয়েছে। এই কমিটি জাতীয় পর্যবেক্ষণ কাঠামোর মধ্য থেকে নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে উন্নয়নের কাজ পর্যালোচনা করবে। এই উচ্চ পর্যায়ের পরিচালন সমিতির নেতৃত্বে থাকবেন ভারতের মুখ্য পরিসংখ্যানবিদ এবং পরিসংখ্যান মন্ত্রকের সচিব ও সঙ্গে থাকবেন নীতি আয়োগের সদস্যরা। কয়েকজন আমন্ত্রিত ব্যক্তি ছাড়াও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রকের সচিবরাও এই সমিতির সদস্য হবেন এবং সময়ে সময়ে এই কাজ পর্যালোচনা করবেন। উন্নয়নের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলায় কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ এবং চলতি জাতীয় নীতিগুলির আওতায় এর পর্যালোচনা করা হবে। জাতীয় ও রাজ্য স্তরে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের অগ্রগতিও পর্যালোচনা করা হবে। পরিসংখ্যানের ওপর নির্ভর করে পরিসংখ্যান মন্ত্রক জাতীয় রিপোর্ট পেশ করবে। এই রিপোর্টে কাজের উন্নয়ন, বিভিন্ন সমস্যা ও এর সমাধানের সুপারিশগুলি জাতীয় স্তরে পেশ করা হবে। তথ্যের সূত্রানুসারে মন্ত্রক ও দপ্তর নিয়মিত তথ্য প্রদানের দায়িত্বে থাকবে। কার্যকর পর্যালোচনার জন্য উন্নত পর্যায়ের তথ্য প্রযুক্তি সামগ্রী ব্যবহার করা হবে। উন্নয়নের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত দি��� খতিয়ে দেখা হবে। ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’ – এর ওপর ভিত্তি করে দারিদ্র্য মোকাবিলায় বিভিন্ন পন্থা-পদ্ধতি নির্ণয় করা হবে। অর্থনীতির স্থায়ী উন্নতির জন্য ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি দিশা স্থির করা হয়েছে। এর ফলে, জীবনযাত্রার মানে অভিন্নতা দূর করে সকলের জন্য ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি হবে। এই স্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজের ফলে দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মানে সামগ্রিক পরিবর্তন আসবে এবং সমগ্র দেশ এর থেকে লাভবান হবে।",کابینہ نے دیرپا ترقی کے نشانوں پر گہری نظر رکھنے کے قومی لائحہ عمل کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%DB%8C%D8%A7%D9%86%D9%85%D8%A7%D8%B1-%DA%A9%DB%92-%D8%A7%D8%B3%D9%B9%DB%8C%D9%B9-%DA%A9%D8%A7%D8%A4%D9%86%D8%B3%D9%84%D8%B1-%DA%88%D8%A7%D8%A7%D9%93%D9%86%DA%AF-%D8%B3/,"মায়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর দাও আং সান সুকি ১৯৮৬ সালের মে মাসে সিমলার ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউটঅফ অ্যাডভান্সড স্টাডি-তে যে মূল গবেষণা প্রস্তাবটি ফেলোশিপ লাভের জন্য পেশ করেছিলেন তারই এক বিশেষ প্রতিলিপি আজ তাঁর হাতে উপহারস্বরূপ তুলে দেন মায়ানমার সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। সু কি-র গবেষণার বিষয় ছিল,‘ঔপনিবেশিকশাসনকালে বার্মিজ তথা ভারতীয় মেধা ঐতিহ্যের ক্রমবিকাশ : এক তুলনামূলক সমীক্ষা’। / ..",میانمار  کے اسٹیٹ کاؤنسلر    ڈاآنگ سین سوکی کو وزیراعظم کا تحفہ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A7%9F%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A7%A9-%E0%A7%AD%E0%A7%A6-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%AE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D9%BE%D8%B1%DA%AF%D8%AA%DB%8C-%D9%85%DB%8C%D8%AF%D8%A7%D9%86-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D9%86%D8%AC%DB%8C-%D8%B4%D8%B9%D8%A8%DB%92-%D8%B3%D9%85%DB%8C%D8%AA/,"প্রধানমন্ত্রীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা বুধবারের (১৩ জুন) বৈঠকে নতুন দিল্লির প্রগতি ময়দানে ৩.৭০ একর জমির আধুনিকীকরনের জন্য ভারতীয় বাণিজ্য প্রসার সংগঠনকে (আইটিপিও) দীর্ঘমেয়াদী ভিত্তিতে ৯৯ বছরের লীজ দেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন করেছে। এক স্বচ্ছ প্রতিযোগিতামূলক নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বেসরকারি ক্ষেত্র সহ একটি তৃতীয় পক্ষ এই জমিতে হোটেল নির্মাণ করে তা চালাবে। প্রগতি ময়দানের পুনরোন্নয়ন প্রকল্পের এটি প্রথম পর্যায়। সুসংহত প্রর্দশনী তথা সম্মেলন কেন্দ্র সংক্রান্ত এই প্রকল্পটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার অর্থনৈতিক বিষয়ক কমিটি ২০১৭-র জানুয়ারি মাসে অনুমোদন করে। সেই সময় প্রকল্প খাতে খরচ ধরা হয়েছিল ২ হাজার ২৫৪ কোটি টাকা। প্রকল্পের আওতায় একটি অত্যাধুনিক শিল্প প্রদর্শনী তথা সম্মেলন কেন্দ্র গড়ে তোলার সংস্হান ছিল। যেখানে সাত হাজার মানুষের বসার বন্দোবস্ত থাকছে। এছাড়াও, বেসমেন্ট এরিয়ায় ৪ হাজার ৮০০ গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্হা থাকবে। প্রগতি ময়দানের পার্শ্ববর্তী এলাকায় যানজট এড়ানোর ব্যবস্হাতেও এই প্রকল্প সাহায্য করবে। এই জমির আধুনিকীকরণের ফলে যে তহবিল তৈরি হবে, তা প্রদর্শনী তথা সম্মেলন কেন্দ্র নির্মাণে খরচ করা হবে। শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক আয়োজনের পাশাপাশি বাণিজ্য প্রসারের জন্যও প্রদর্শনী তথা অনুষ্ঠান স্হলটিকে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের স্বার্থে ব্যবহার করা হবে। প্রকল্প নির্মাণ ও যানজট সমস্যার সমাধানের কাজ পুরোদমে চলেছে। ভারতীয় বাণিজ্য প্রসার সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সমগ্র প্রকল্পের নির্মাণ কাজ ২০১৯-র সেপ্টেম্বর নাগাদ শেষ হয়ে যাবে। এই প্রকল্প ভারতীয় বাণিজ্য ও শিল্পের জন্য লাভজনক হবে এবং ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য বাড়াতে সাহায্য করবে। /",کابینہ نے پرگتی میدان میں نجی شعبے سمیت تیسرے فریق کے ذریعہ ہوٹل کی تعمیراور اسے چلانے کے لئے 3.70ایکڑ آراضی کی خریداری کو منظوری دی ، ایل اینڈڈی او کے ذریعہ عاید کئے گئے محصول کی معافی اور ریلوے کی وزارت کے ذریعہ آراضی محصولات میں اضافے کی معافی کو بھی منظوری +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92%D8%8C-%D8%A8%DA%BE%D9%88%D9%BE%D8%A7%D9%84-%D9%85%DB%8C%D9%85%D9%88%D8%B1%DB%8C%D9%84-%D8%A7%D8%B3%D9%BE%D8%AA%D8%A7/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে আজ ভোপাল মেমোরিয়াল হাসপাতাল ও গবেষণা কেন্দ্রের সাধারণ কর্তব্যরত চিকিৎসক আধিকারিক, স্পেশালিস্ট গ্রেডের চিকিৎসক বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষাদানের সঙ্গে যুক্ত চিকিৎসক অধ্যাপকদের অবসর গ্রহণের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করার প্রস্তাবটি অনুমোদিত হ’ল। প্রস্তাবটি পেশ করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের স্বাস্থ্য গবেষণা দপ্তরের পক্ষ থেকে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসকদের অবসর গ্রহণের বয়সের সঙ্গে সমতা রাখতেই এই অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত সাধারণ কর্তব্যরত চিকিৎসক আধিকারিক, শিক্ষাদানের সঙ্গে যুক্ত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মীদের অবসর গ্���হণের বয়ঃসীমা ৬৫ বছরে উন্নীত করা হয় এ বছরের জানুয়ারি মাসে।",مرکزی کابینہ نے، بھوپال میموریل اسپتال اور بھوپال ریسرچ سینٹر کے جنرل ڈیوٹی میڈیکل افسران ، ماہر گریڈ ڈاکٹروں اور تدریسی میڈیکل فیکلٹی ریٹائرمنٹ عمر میں توسیع کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%93%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A7%D9%86%D8%AA%D8%AE%D8%A7%D8%A8%DB%8C-%D8%A7%D9%86%D8%AA%D8%B8%D8%A7%D9%85%D8%A7%D8%AA-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%A7%DB%8C%DA%88%D9%85%D9%86%D8%B3%D9%B9%D8%B1%DB%8C%D8%B4%D9%86-%DA%A9%DB%92-%D8%B4/,"নির্বাচনী ব্যবস্হা নিয়ন্ত্রন ও পরিচালনার ক্ষেত্রে ভারত ও সুরিনামের মধ্যে সহযোগিতা স্হাপনের সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের বিষয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা অনুমোদন দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার এই সিদ্ধান্তের ফলে দু দেশের মধ্যে নির্বাচনী প্রক্রিয়া সংক্রান্ত তথ্য এবং এই ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের অভিজ্ঞতাও বিনিময় করা সম্ভব হবে। নির্বাচন সংক্রান্ত তথ্য বিনিময়, ক্ষমতা গঠন, কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও নিয়মিত পরামর্শ গ্রহনের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করা হবে। এই সমঝোতাপত্রের ফলে ভারত ও সুরিনামের মধ্যে নির্বাচন পরিচালনা ব্যবস্হা ও প্রযুক্তিগত সহায়তার ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে।",انتخابی انتظامات اور ایڈمنسٹریشن کے شعبے میں تعاون کے لئے بھارت اور سرینام کے مابین مفاہمتی عرضداشت کو کابینہ کی منظوری +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-5/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-20%D8%B3%D8%AA%D9%85%D8%A8%D8%B1-%DA%A9%D9%88%D8%AF%D9%88%D8%A7%D8%B1%DA%A9%D8%A7-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A7%D9%86%DA%88%DB%8C%D8%A7-%D8%A7%D9%86%D9%B9/,প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বৃহস্পতিবার (২০ সেপ্টেম্বর) নতুন দিল্লীর দ্বারকাতে ভারত আন্তর্জাতিক সম্মেলন তথা প্রদর্শনী কেন্দ্রের শিলান্যাস করবেন। এই উপলক্ষে এক সমাবেশেও তিনি ভাষণ দেবেন। দ্বারকা সেক্টর ২৫-এ অত্যাধুনিক এই প্রদর্শনী তথা সম্মেলন কেন্দ্রটিতে বিভিন্ন আর্থিক পরিষেবার পাশাপাশি আতিথেয়তার সমস্তরকম সুযোগ-সুবিধা থাকবে। এই কেন্দ্রটি নির্মাণে আনুমানিক খরচ ধরা হয়েছে ২৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের শিল্পনীতি ও প্রসার দপ্তরের অধীন ১০০ শতাংশ সরকারি মালিকানাধীন সংস্থা ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন অ্যান্ড একজিবিশন সেন্টার লিমিটেড এই অত্যাধুনিক কেন্দ্রটি নির্মাণের দায়িত্ব রয়েছে।,وزیراعظم 20ستمبر کودوارکا میں انڈیا انٹر��یشنل کنونشن اور ایکسپو سینٹر کا سنگ بنیاد رکھیں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%AC%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D8%B3-%D9%B9%DB%8C-%DA%A9%DB%92-%D8%AA%D8%AD%D8%AA-%D8%A7%DB%8C%D9%86%D9%B9%DB%8C-%D9%BE/,"প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা অভিন্ন পণ্য ও পরিষেবা কর(জিএসটি) ব্যবস্থার আওতায় জাতীয় মুনাফা বিরোধী কর্তৃপক্ষ (এনএএ)-এর চেয়ারম্যান এবংটেকনিক্যাল সদস্যদের জন্য পদ সৃষ্টি অনুমোদন করেছে। গতকাল বহুল প্রচলিত বিরাটসংখ্যক পণ্যদ্রব্যের জিএসটি-র হার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করার সিদ্ধান্তেরপ্রেক্ষিতে এই কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে। এর ফলে, বিভিন্ন পণ্য এবং পরিষেবার জিএসটিহার কমার সুবিধা যাতে সাধারণ গ্রাহকরা পেতে পারেন এবং সংশ্লিষ্ট পণ্যদ্রব্যগুলির দামকমে, তা নিশ্চিত করতে একটি শীর্ষ সংস্থা গঠনের পথ প্রশস্ত হবে। এইকর্তৃপক্ষের প্রধান হবেন ভারত সরকারের সচিব পর্যায়ের একজন বরিষ্ঠ আধিকারিক।এছাড়াও, কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলির চারজন টেকনিক্যাল সদস্য এই কমিটিতে থাকবেন।জিএসটি হার হ্রাসের ফলে বিভিন্ন পণ্য এবং পরিষেবার দাম কমার সুবিধা যাতে গ্রাহকদেরকাছে পৌঁছে দেওয়া যায়, সেই লক্ষ্যে সম্ভাব্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে যে সরকারবদ্ধপরিকর, এর মাধ্যমে তা সুস্পষ্ট হয়েছে। স্মরণকরা যেতে পারে যে, ২০১৭-র ১৪ নভেম্বর মধ্যরাত থেকে ১৭৮টি পণ্যের জিএসটি হার ২৮শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৮ শতাংশ করা হয়েছে। ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি যুক্ত পণ্যের সংখ্যাবর্তমানে মাত্র ৫০টি। অনুরূপভাবে, এক বিরাট সংখ্যক পণ্যের জিএসটি ১৮ শতাংশ থেকেকমিয়ে ১২ শতাংশ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আরওকমিয়ে সম্পূর্ণ কর ছাড় দেওয়া হয়েছে। জিএসটিআইনে যে মুনাফা বিরোধীতার পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে তাতে সমস্ত ধরনের পণ্যদ্রব্যেরওপর জিএসটি-র কম হার এবং ইনপুট ট্যাক্স ক্রেডিট-এর পূর্ণ সুবিধা যাতে গ্রাহকদেরকাছে পৌঁছনো যায়, তার জন্য একটি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা রয়েছে। এইপ্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থায় জাতীয় মুনাফা বিরোধী কর্তৃপক্ষ, একটি স্থায়ী কমিটি এবংপ্রত্যেক রাজ্যের জন্য একটি পর্যালোচনা কমিটি রয়েছে। এছাড়াও, কেন্দ্রীয় সীমা শুল্কও অভ্যন্তরীণ শুল্ক পর্ষদে সুরক্ষা সংক্রান্ত মহানির্দেশনালয় (ডায়রেক্টরেট জেনারেলঅফ সেফ্‌গার্ডস) রয়েছে। যদিকো��� গ্রাহক মনে করেন যে, কোন পণ্য বা পরিষেবার ওপর জিএসটি কমানোর সুবিধা তাঁরাপাচ্ছেন না, সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের পর্যালোচনা কমিটির কাছে তাঁরা লিখিতভাবেআবেদন জানাতে পারবেন। তবে, সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে কোন বিশেষ বহুল প্রচলিত পণ্যের ওপরমুনাফা সংক্রান্ত ঘটনার জন্য গ্রাহকরা সরাসরি স্থায়ী কমিটির কাছে আবেদন জানাতেপারবেন। স্থায়ী কমিটি, এইসব আবেদনের প্রাথমিক বিবেচনার পর বিস্তারিত তদন্তের জন্যডায়রেক্টরেট জেনারেল অফ সেফ্‌গার্ডস-এর কাছে পাঠাবে। এই সংস্থা তদন্তের পর তাদেরপ্রতিবেদন জাতীয় মুনাফা বিরোধী কর্তৃপক্ষকে জানাবে। জাতীয়মুনাফা বিরোধী কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে যে, মুনাফা বিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণ করাপ্রয়োজন, সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সরবরাহকারী বা ব্যবসায়ীদের জিনিসপত্রের দাম কমানোরনির্দেশ দেওয়ার অথবা পণ্য বা পরিষেবার বর্ধিত দাম সুদ সহ গ্রাহকদের ফেরৎ দেওয়ারনির্দেশ দিতে পারেন। যে সব ক্ষেত্রে বেআইনি মুনাফা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়াযাবে না, সেক্ষেত্রে গ্রাহক কল্যাণ তহবিলে তা জমা রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া যেতেপারে। কোন বিশেষ ক্ষেত্রে, মুনাফা বিরোধী কর্তৃপক্ষ দোষী ব্যবসায়িক সংস্থার ওপরশাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে এবং জিএসটি-র আওতায় সংশ্লিষ্ট সংস্থাররেজিস্ট্রেশন বাতিল করার ক্ষমতাও তাদের থাকবে। জাতীয়মুনাফা বিরোধী কর্তৃপক্ষ গঠনের ফলে গ্রাহকদের আস্থা বাড়বে এবং সাম্প্রতিক সময়েজিএসটি হার কমার সুবিধা এবং সাধারণভাবে জিএসটি রূপায়ণের ফলে সুবিধাগুলি যাতে তাঁরাপান, তা সুনিশ্চিত হবে।",مرکزی کابینہ نے جی ایس ٹی کے تحت اینٹی پروفیٹنگ نیشنل اتھارٹی کے قیام کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F-%E0%A6%85%E0%A6%AB-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-3/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%A7%D9%86%D8%B3%D9%B9%DB%8C-%D9%B9%DB%8C%D9%88%D9%B9-%D8%A2%D9%81-%DA%86%D8%A7%D8%B1%D9%B9%D8%B1%DA%88-%D8%A7%DA%A9%D8%A7%D8%A4%D9%86%D9%B9%D9%86/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বুধবারের (২৬ সেপ্টেম্বর) বৈঠকে ইন্সটিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ ইন্ডিয়া (আইসিএআই) এবং কেনিয়ার ইন্সটিটিউট অফ সার্টিফায়েড পাবলিক অ্যাকাউন্ট্যান্টস (আইসিপিএকে)-এর মধ্যে সমঝোতাপত্র বা মউ স্বাক্ষরের বিষয়টি অনুমোদিত হয়েছে। এই মউ স্বাক্ষরের ফলে দুই দেশের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যৌথ গবেষণা, কাজকর্ম সম্পাদনে গুণমান বজায় রাখা, দ���্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, শিক্ষানবিশ অ্যাকাউন্ট্যান্ট বিনিময় কর্মসূচি সহ ধারাবাহিকভাবে পেশাদারিত্ব মানোন্নয়ন সংক্রান্ত পাঠ্যসূচি রচনা, কর্মশিবির এবং সম্মেলন আয়োজনের ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা গড়ে তোলা সম্ভব হবে। এছাড়াও ভারত ও কেনিয়ার এই দুই প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারবেন। এমনকি, জ্ঞান সমৃদ্ধকরণে যৌথ কর্মসূচি গ্রহণ করাও সম্ভব হবে। দুই প্রতিষ্ঠানই তাদের শিক্ষানবিশ অ্যাকাউন্ট্যান্ট বিনিময়ও করতে পারবে। আশা করা হচ্ছে, এই মউ স্বাক্ষরের ফলে কেনিয়াতে ভারতীয় চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টদের জন্য পেশাদারিত্বমূলক সুযোগ-সুবিধার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।",کابینہ نے انسٹی ٹیوٹ آف چارٹرڈ اکاؤنٹنٹس آف انڈیا (آئی سی اے آئی) اور انسٹی ٹیوٹ آف سرٹیفائیڈ پبلک اکاؤنٹنٹس آف کینیا (آئی سی پی اے کے) کےمابین مفاہمتی عرضداشت کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E2%80%8C%E0%A6%B8%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%9F/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%DA%A9%D8%B3%D9%B9%D9%85-%DA%A9%DB%92-%D9%85%D8%B9%D8%A7%D9%85%D9%84%DB%92-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%AA%D8%B9%D8%A7%D9%88%D9%86-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%A8/,"ভারতও ফিলিপিন্স-এর মধ্যে কাস্টম্‌স সংক্রান্ত বিষয়ে সহযোগিতা সম্পর্কিত এক চুক্তিস্বাক্ষর এবং তা সমর্থনের বিষয় সম্মতি জানাল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে আজ এইঅনুমোদনদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এইচুক্তির আওতায়, কাস্টম্‌স সংক্রান্ত অপরাধের ঘটনাগুলির তদন্ত ও অনুসন্ধানের কাজেদুটি দেশের মধ্যে প্রয়োজনীয় ও প্রাসঙ্গিক তথ্যের আদান-প্রদানের পাশাপাশি,অপরাধমূলক ঘটনা রোধ করার ক্ষেত্রেও এক নিবিড় সহযোগিতা গড়ে উঠবে।",کابینہ نے کسٹم کے معاملے میں تعاون اور باہمی امداد کیلئے بھارت اور فلپین کے درمیان معاہدے کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A7%A9%E0%A7%A9-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%A8%DB%81%D8%A7%D8%B1-%DA%A9%DB%92-%D9%84%D8%A6%DB%92-33-%DB%81%D8%B2%D8%A7%D8%B1-%DA%A9%D8%B1%D9%88%DA%91-%D8%B1%D9%88%D9%BE%D8%A6/,"বিহারের পরিকাঠামো, যোগাযোগ, শক্তি নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বিকাশের জন্য এক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ (১৭ই ফেব্রুয়ারি) বারাউনিতে প্রায় ৩৩ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের সূচনা করেন। বিহারের রাজ্যপাল লালজি ট্যান্ডন, মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার, উপ-মুখ্যম��্ত্রী সুশীল মোদী এবং কেন্দ্রীয় খাদ্য ও উপভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। প্রকল্পগুলির উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী এক জনসভায় ভাষণ দেন। প্রধানমন্ত্রী একটি বোতাম টিপে ডিজিটাল মাধ্যমে পাটনা মেট্রো রেল প্রকল্পের শিলান্যাস করেন। এটি নির্মাণে ব্যয় হবে ১৩,৩৬৫ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের দুটি করিডর থাকবে। একটি দানাপুর থেকে মিঠাপুর এবং অপরটি হবে পাটনা রেলস্টেশন থেকে নতুন আইএসবিটি পর্যন্ত। দুটি প্রকল্পের কাজ আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সম্পূর্ণ হবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে, পাটনা ও নিকটবর্তী এলাকার মানুষ বিশেষভাবে উপকৃত হবেন। প্রধানমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে জগদীশপুর-বারাণসী প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনের অন্তর্গত ফুলপুর থেকে পাটনা পর্যন্ত অংশের উদ্বোধনও করেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৫ সালের জুলাই মাসে তিনিই এই প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন। তিনি আরও স্মরণ করেন, এটি এমনই একটি প্রকল্প যেটির শিলান্যাসও তিনি করেছিলেন এবং সূচনাও তিনিই করছেন।তিনি বলেন, “এই প্রকল্পের ফলে পাটনার বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহের পাশাপাশি বারাউনি সার কারখানা এবং স্থানীয় অন্যান্য কারখানায় গ্যাস সরবরাহ করার বিষয়টি সুনিশ্চিত হবে।” গাস-ভিত্তিক এই প্রকল্পের ফলে স্থানীয় এলাকার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। এই অঞ্চলের ওপর অগ্রাধিকারের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পূর্ব ভারত এবং বিহারের সার্বিক উন্নয়নের বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” প্রধানমন্ত্রী উর্জা গঙ্গা প্রকল্পের আওতায় বারাণসী, ভুবনেশ্বর, কটক, পাটনা, রাঁচি এবং জামশেদপুরকে গ্যাস পাইপলাইনের মাধ্যমে সংযুক্ত করা হচ্ছে। পাটনায় প্রধানমন্ত্রী পাটনা সিটি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন প্রকল্পেরও সূচনা করেন। এর মাধ্যমে পাটনা শহর ও সংলগ্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ করা হবে। এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে বিশেষ করে, পাটনা এবং নিকটবর্তী এলাকায় শক্তির সরবরাহ সুনিশ্চিত হবে। দরিদ্রদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এনডিএ সরকারের দ্বিমুখী উন্নয়নমূলক কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং সমাজের প্রান্তিক মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, যাঁরা বিগত ৭০ বছর ধরে ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধার জন্য লড়াই করে আসছেন।” বিহারে স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা পরিকাঠামো সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে দিনটি ঐতিহাসিক হয়ে থাকবে। ছাপড়া এবং পুর্নিয়াতে নতুন মেডিকেল কলেজ গড়ে তোলা হবে। গয়া এবং ভাগলপুরের মেডিকেল কলেজগুলিকে আরও উন্নীত করা হবে। তিনি আরও বলেন, পাটনায় এইম্‌স স্থাপন করা হয়েছে। মানুষের চাহিদা মেটাতে রাজ্যে আরও একটি এইম্‌স গড়ে তোলা হবে। প্রধানমন্ত্রী পাটনায় নদী বিকাশ প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের উদ্বোধন করেন। তিনি ৯৬.৫৪ কিলোমিটার দীর্ঘ করমালিচক নিকাশি ব্যবস্থারও শিলান্যাস করেন। এই নিকাশি ব্যবস্থার আওতাধীন বাঢ়, সুলতানগঞ্জ এবং নওগাছিয়ায় প্রকল্পের তিনি সূচনা করেন। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ২২টি অম্রুত প্রকল্পেরও তিনি শিলান্যাস করেন। পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলার ঘটনার প্রেক্ষিতে দেশ জুড়ে শোক, দুঃখ এবং ক্রোধের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের ভেতরে যে আগুন জ্বলছে, সেই আগুন আমিও অনুভব করছি। পুলওয়ামায় বিস্ফোরণে বিহারের পাটনার শহীদ হওয়া কনস্টেবল সঞ্জয় কুমার সিনহা এবং ভাগলপুরের শহীদ রতন কুমার ঠাকুরের স্মৃতির প্রতি প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধা জানান। প্রধানমন্ত্রী ৯ এমএমটি ক্ষমতাসম্পন্ন বারাউনি শোধনাগার সম্প্রসারণ প্রকল্পেরও শিলান্যাস করেন। এছাড়া, দুর্গাপুর থেকে মুজফফরপুর এবং পাটনা পর্যন্ত পারাদ্বীপ-হলদিয়া-দুর্গাপুর এলপিজি পাইপলাইন সম্প্রসারণ প্রকল্পেরও তিনি শিলান্যাস করেন। বারাউনি শোধনাগারের এটিএফ জলশোধন প্রকল্পেরও তিনি শিলান্যাস করেন। এইসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে পাটনা সহ সমগ্র এলাকায় শক্তির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে। বারাউনির অ্যামোনিয়া-ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কমপ্লেক্সেরও শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পের দ্বারা রাজ্যে সার উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। প্রধানমন্ত্রী, বারাউনি-কুমেদপুর, মুজফফরপুর-রক্সৌল, ফাতুহা-ইসলামপুর, বিহার শরিফ-দানিয়াওয়ান রেললাইনের বিদ্যুতিকরণ প্রকল্পের সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে, রাঁচি-পাটনা এসি সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস ট্রেনটিরও যাত্রার সূচনা করা হয়। বারাউনির পর প্রধানমন্ত্রী পরবর্তী গন্তব্য ঝাড়খণ্ড। সেখানে তিনি হাজারিবাগ এবং রাঁচি সফর করবেন। শ্রী মোদী, হাজারিবাগ, দুমকা এবং পালামৌতে হাসপাতালের শিলান্যাস করবেন। অন্যান্য একাধিক প্রকল্পেরও তিনি সূচনা করবেন। /…",وزیر اعظم نے بہار کے لئے 33 ہزار کروڑ روپئے کے بقدر کے ترقیاتی پروجیکٹوں کا اجراء کی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%AA%D8%B1%D9%88%D9%BE%D8%AA%DB%8C-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%A8%D8%B1%DB%81%D9%85%D9%BE%D9%88%D8%B1-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A7%D9%86%DA%88%DB%8C%D9%86/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতি এবং ওড়িশার বেরহামপুরে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের (আইআইএসইআর) স্থায়ী ক্যাম্পাস স্থাপন ও চালু করার সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে। এর জন্য মোট ৩,০৭৪.১২ কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে মনে করা হচ্ছে।এর মধ্যে ২,৩৬৬.৪৮ কোটি টাকা এককালীন স্থায়ী ব্যয় এবং ৭০৭.৬৪ কোটি টাকা পৌনপৌনিক ব্যয় হবে। দুটি আইআইএসইআর-এর প্রত্যেকটির জন্য একজন করে রেজিস্ট্রারের পদ সৃষ্টির সিদ্ধান্তও অনুমোদিত হয়েছে। এঁরা সপ্তম কেন্দ্রীয় বেতন আয়োগের ১৪ নম্বর পর্যায়ের বেতন ও অন্যান্য সুবিধাদি পাবেন। প্রতিষ্ঠান দুটি প্রতিষ্ঠার জন্য মোট ব্যয়ের পরিমাণ হবে ৩,০৭৪.১২ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৩৬৬.৪৮ কোটি টাকা হবে নির্মাণ ব্যয়। প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানে ১ লক্ষ ১৭ হাজার বর্গ মিটার জায়গা থাকবে এবং ১৮৫৫ জন ছাত্রছাত্রীর পড়াশোনার ব্যবসা থাকবে। ২০২১-এর ডিসেম্বরের মধ্যে এই প্রতিষ্ঠান দুটি নির্মাণের কাজ শেষ হবে। আইআইএসইআর-গুলিতে উচ্চমানের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পড়াশোনা, পিএইচডি / ইন্টিগ্রেটেড পিএইচডি’র ব্যবস্থা থাকবে। বিজ্ঞানের নতুন বিষয়ে এখানে গবেষণা করবেন ছাত্রছাত্রীরা। এজন্য শ্রেষ্ঠ শিক্ষকদের এখানে নিয়োগ করা হবে। এর ফলে, ভারতের এক জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি হয়ে ওঠা এবং দেশের জন্য বিজ্ঞান-শিক্ষিত কর্মীবাহিনীর এক দৃঢ় ভিত্তি গড়ে উঠবে।",کابینہ نے تروپتی اور برہمپور میں انڈین انسٹی ٹیوٹ آف سائنس ایجوکیشن اینڈ ریسرچ (آئی آئی ایس ای آر) کے مستقل کیمپس کےقیام اور ان کے کام کاج کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%AD-%E0%A6%B8%E0%A7%82/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D9%82%D8%AF%D8%B3-%D9%85%D8%A7%DB%81-%D8%B1%D9%85%D8%B6%D8%A7%D9%86-%DA%A9%DB%92-%D8%A2%D8%BA%D8%A7%D8%B2-%D9%BE%D8%B1-%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%DB%8C-%D9%84%D9%88/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী পবিত্র রমজান মাসের শুভ সূচনা উপলক্ষে জনসাধারণকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী এক বার্তায় স���ার জন্য পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন যে, পয়গম্বর মহম্মদের ধর্মীয় চিন্তাকে আমাদের স্মরণ করতে হবে। তিনি মানুষের মধ্যে মৈত্রী, দয়া এবং দানের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেছেন। পবিত্র রমজান মাসের মূল কথাই হচ্ছে এগুলি। /…",مقدس ماہ رمضان کے آغاز پر وزیراعظم کی لوگوں کو مبارکباد +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%8F%E0%A6%AB-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%DB%8C-%D8%B3%DB%8C-%D8%A7%D9%93%D8%A6%DB%8C-%D8%A7%DB%8C%D8%B3-%D8%A7%DB%8C%D9%81-%DA%A9%DB%92-%DB%8C%D9%88%D9%85-%D8%AA%D8%A7%D8%B3%DB%8C%D8%B3/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী সিআইএসএফ-এর প্রতিষ্ঠা দিবসে এই বাহিনীরকর্মী ও আধিকারিকদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “কেন্দ্রীয় শিল্প নিরাপত্তাবাহিনীর প্রতিষ্ঠা দিবসে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। সিআইএসএফআমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ শিল্প সংস্থাগুলির নিরাপত্তা বিধানের গুরুত্বপূর্ণ কাজকরে থাকে। এই সংস্থাগুলির মাধ্যমেই ভারতের পুনরুত্থানের কাজ হচ্ছে এবং জাতির মধ্যেযোগসূত্র গড়ে উঠছে”।",وزیراعظم کی سی آئی ایس ایف کے یوم تاسیس کے موقع پر سی آئی ایس ایف عملہ کو مبارکباد +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AD%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%AA%D9%88%D9%86%DA%AF%D8%A7-%D8%A8%DA%BE%D8%AF%D8%B1%D8%A7-%D8%A7%D8%B3%D9%B9%DB%8C%D9%84-%D9%BE%D8%B1%D9%88%DA%88%DA%A9%D9%B9%D8%B3-%D9%84/,"তুঙ্গভদ্রা ইস্পাতউৎপাদন লিমিটেডকে (টিএসপিএল) বন্ধ করে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভারঅর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটির সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়িত করার প্রস্তাবটি আজঅনুমোদন লাভ করল প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয়মন্ত্রিসভার বৈঠকে। এর ফলে, টিএসপিএল-এর হিসাব সংক্রান্ত বাধ্যবাধকতা মিটে যাওয়ারপরে রেজিস্ট্রার অফ কোম্পানিজ-এর তালিকা থেকে সংস্থাটিকে বাদ দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,এই সংস্থাকে বন্ধ করে দেওয়ার প্রস্তাবটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকে অনুমোদিত হয় ২০১৫-র ডিসেম্বরে। টিএসপিএল-এর কর্মী ওশ্রমিকদের পাওনাগণ্ডা মিটিয়ে দেওয়ার পরই এই সংস্থাটিকে বন্ধ করে দেওয়ার কথা বলাহয়। এমএমএইচ প্ল্যান্টটি ২০ হাজার বর্গ মিটার জমি সহ কর্ণাটক সরকারের অনুকূলেহস্তান্তরের প্রস্তাবও অনুমোদন লাভ করেছেকেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার। হসপেট-এ অবস্থিতসংস্থার ৮২.৩৭ একর জমিকর্ণাটক সরকারকে বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তাবেও সম্মতি জানায়কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। কর্ণাটক রাজ্য আবাসন পর্ষদের কাজে ঐ জমিটি ব্যবহারের অনুমতিদেওয়া হয়েছে। একর প্রতি ৬৬ লক্ষ টাকা মূল্যে ঐ জমিটি বিক্রি করা হচ্ছে কর্ণাটক সরকারকে। /","کابینہ نے تونگا بھدرا اسٹیل پروڈکٹس لمیٹیڈ کے بند کرنے سے متعلق سی سی ای اے +کے فیصلے کے نفاذ کو منظوری دی" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A7%AF%E0%A7%A6%E0%A6%A4%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D8%A7-%D9%81%D9%90%DA%A9%D9%91%DB%8C-%DA%A9%DB%8C-90%D9%88%DB%8C%DA%BA-%D8%B3%D8%A7%D9%84%D8%A7%D9%86%DB%81-%D8%AC%D9%86%D8%B1%D9%84-%D9%85/,"ভারতীয় বণিকসভাগুলির সংগঠন ফিকি’র ৯০তম বার্ষিকসাধারণসভার উদ্বোধনী পর্বে আজ ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক স্মৃতিচারণপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ১৯২৭ সালে ফিকি’র প্রতিষ্ঠাকালে ভারতীয় শিল্প জোটবদ্ধ হয়েছিলব্রিটিশ সরকার গঠিত সাইমন কমিশনের বিরুদ্ধে। ঐ সময়ে ভারতীয় সমাজ ব্যবস্থার বিভিন্নক্ষেত্রকে জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ করার কাজে সাফল্য দেখিয়েছিল ভারতীয়শিল্পগোষ্ঠী। শ্রী মোদী তাঁর ভাষণে বলেন, এই ধরণের এক পরিবেশ ওপরিস্থিতির বর্তমানে উদ্ভব ঘটেছে আমাদের দেশে। কারণ, জাতির প্রতি তাঁদেরদায়দায়িত্ব পালনের কাজে এগিয়ে আসছেন ভারতের বৃহত্তর জনসাধারণ। দুর্নীতি ও কালোটাকার মতো অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পাওয়াই এখন সাধারণ মানুষের ঐকান্তিকইচ্ছা ও বাসনা। এই পরিস্থিতিতে জনসাধারণের আবেগ, অনুভূতি ও চাহিদাগুলির কথা মনেরেখে সেই মতো কাজ করে যাওয়া উচিৎ দেশের সবকটি রাজনৈতিক দল এবং বণিকসভাগুলির। প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা উত্তরকালে অনেকক্ষেত্রেই সাফল্য যেমন অর্জিত হয়েছে, নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ ও সমস্যারও তেমনই উদ্ভবঘটেছে। বহুদিন ধরে যে ব্যবস্থা এতদিন চলে আসছিল তার বিরুদ্ধে এখন সরব হয়েছেন দেশেরদরিদ্র সাধারণ মানুষ। যেমন – ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, গ্যাস সংযোগ, বৃত্তিলাভ ওপেনশনের মতো সুযোগ-সুবিধার প্রসার দেখতে চাইছেন তাঁরা। তাই, এই বিশেষ লক্ষ্য পূরণেকাজ করে চলেছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার, যাতে একটি স্বচ্ছ ও সংবেদনশীল কর্মপদ্ধতিগড়ে ওঠে। এর একটি দৃষ্টান্ত হ’ল জন ধন যোজনা। এছাড়াও, কেন্দ্রীয় সরকারের আরেকটিলক্ষ্য হ’ল জীবনযাপনের মানকে আরও সহজ করে তোলা। প্রসঙ্গত, উজ্জ্বলা যোজনা, স্বচ্ছ ভারত মিশনেরআওতায় শৌচাগার নির্মাণ এবং প্রধানমন্���্রী আবাস যোজনার কথাও উল্লেখ করেনপ্রধানমন্ত্রী। তিনি নিজে ছিলেন এক দরিদ্র পরিবারের সন্তান। সুতরাং, দেশের দরিদ্রজনসাধারণ তথা সমগ্র জাতির অভাব ও চাহিদাগুলি তিনি খুব ভালোভাবেই উপলব্ধি করেন বলেজানান প্রধানমন্ত্রী । শিল ্পোদ্যোগীদের স্বার্থে রূপায়িত মুদ্রা যোজনার কথাও প্রসঙ্গত উল্লেখ করেনতিনি। দেশের ব্যাঙ্ক ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করে তুলতেতাঁর সরকার যে বিশেষভাবে সচেষ্ট রয়েছে, এই প্রসঙ্গ উত্থাপন করে শ্রী মোদী বলেন,আর্থিক নিয়ন্ত্রণ এবং আমানত বিমা (এফআরডিআই) বিলটি সম্পর্কে নানা ধরণের গুজব রটানোহচ্ছে। কিন্তু অ্যাকাউন্ট গ্রহীতাদের স্বার্থ রক্ষায় কেন্দ্রীয় সরকার বিশেষভাবেতৎপর, যা কিনা গুজব ও রটনার সম্পূর্ণ বিপরীত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিকি’র মতো সংগঠনগুলিরদায়িত্ব হ’ল এই ধরণের বিষয়গুলি সম্পর্কে সচেতনতার প্রসার ঘটানো । সেইস ঙ্গে, পণ্য ও পরিষেবা কর অর্থাৎজিএসটি’কে যাতে সফল ও কার্যকর করে তোলা যায়, তা দেখাও ফিকি’র অন্যতম দায়িত্বেরমধ্যেই পড়ে। দেশের সর্বোচ্চ সংখ্যক শিল্পোদ্যোগ ও বাণিজ্যিক প্রচেষ্টাকে জিএসটি’রআওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে সচেষ্ট রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রীর মতে,পদ্ধতিগত ব্যবস্থাকে যত ব্যবহারিক করে তোলা হবে, ততই আখেরে লাভবান হবেন দেশেরদরিদ্র সাধারণ মানুষ। এই ব্যবস্থায় একদিকে যেমন ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ পাওয়া অনেক সহজহয়ে উঠবে, অন্যদিকে তেমনই সার্বিকভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে খরচ-খরচাও অনেকটাই কমেযাবে। এই পরিস্থিতিতে বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামুখিনতারও ব্যাপক প্রসারঘটবে। এই লক্ষ্যে দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোগীদের মধ্যে ব্যাপক সচেতনতাগড়ে তুলতে ফিকি এগিয়ে আসবে বলেই আশা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রয়োজনে বিভিন্ন উদ্বেগও আশঙ্কার কথাও ফিকি’র তুলে ধরা উচিৎ বলে মনে করেন তিনি। উদাহরণ-স্বরূপ, সাধারণমানুষকে শোষণ করার জন্য আবাসন নির্মাতাদের প্রবণতার কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। ইউরিয়া, বস্ত্রশিল্প, অসামরিক বিমান পরিবহণ এবংস্বাস্থ্য ক্ষেত্রে নীতিগত সিদ্ধান্তগুলির কথা এদিনের সভায় বর্ণনা করেনপ্রধানমন্ত্রী। এরফলে, অর্জিত সাফল্যগুলিকেও তিনি স্পর্শ করে যান তাঁর ভাষণেরমধ্যে। প্রতিরক্ষা, নির্মাণ এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে গৃহীত সংস্কারপ্রচেষ্টার কথাও উল্লেখ করেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, সরকার গৃহীত বিভিন্নপদক্ষেপের পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্যিক কাজকর্ম সহজতর করে তোলার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাঙ্ক ঘোষিত র‍্যাঙ্কিং-এ ১৪২ থেকে বর্তমানে ১০০ অবস্থানে উত্থান ঘটেছে ভারতের।দেশের অর্থনীতি যে এখন বেশ বলিষ্ঠ, একথারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন,কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির ক্ষেত্রেও এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেতাঁর সরকার । প্রধানমন্ত্রী বলেন, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ,স্টার্ট-আপ, গোয়েন্দা তথ্য বিনিময়, সৌরশক্তি এবং স্বাস্থ্য পরিচর্যার মতোক্ষেত্রগুলিতেও এক গুরু দায়িত্ব পালন করতে পারে ফিকি। ক্ষুদ্র, মাঝারি এবংঅতিক্ষুদ্র শিল্প ক্ষেত্রে ফিকি থিঙ্ক ট্যাঙ্কের ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনেকরেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী।",وزیراعظم کا فِکّی کی 90ویں سالانہ جنرل میٹنگ کے افتتاحی اجلاس سے خطاب +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A7%A7%E0%A7%AF-%E0%A6%A8%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-19-%D9%86%D9%88%D9%85%D8%A8%D8%B1%DA%A9%D9%88-%D8%A7%D8%B1%D9%88%D9%86%D8%A7%DA%86%D9%84-%D9%BE%D8%B1%D8%AF%DB%8C%D8%B4-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%D8%A7%D8%AA/,"নয়াদিল্লি, ১৭ নভেম্বর ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ১৯ নভেম্বর উত্তরপ্রদেশ ও অরুণাচল প্রদেশ সফর করবেন। সকাল ৯-৩০ মিনিট নাগাদ ইটানগরে দোন্যি পোলো বিমানবন্দরটির উদ্বোধন করবেন এবং ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কামেং জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। এরপর তিনি যাবেন উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে। সেখানে তিনি বেলা ২টো নাগাদ ‘কাশী তামিল সঙ্গমম’-এর উদ্বোধন করবেন। অরুণাচল প্রদেশে প্রধানমন্ত্রী উত্তর-পূর্ব ভারতের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে ত্বরান্বিত করতে প্রধানমন্ত্রী অরুণাচল প্রদেশের ইটানগরে দোন্যি পোলো বিমানবন্দরটি উদ্বোধন করবেন। এটি হবে এই রাজ্যের প্রথম গ্রিনফিল্ড বিমানবন্দর। বিমানবন্দরের নামটি অরুণাচল প্রদেশের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের পরিচয় বহন করে। ‘দোন্যি’ অর্থাৎ, সূর্য এবং ‘পোলো’ অর্থাৎ, চাঁদ। বিমানবন্দরটি ৬৯০ একর জমির ওপর ৬৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। রানওয়ের দৈর্ঘ্য ২,৩০০ মিটার। সবরকম আবহাওয়ায় চলাচলের অনুকূল এই বিমানবন্দর। বিমানবন্দরের টার্মিনালটি আধুনিকভাবে গড়ে তোলা হয়েছে। এতে থাকছে শক্তিসাশ্রয়ী পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য সম্পদের সুযোগ। ইটানগরে নতুন এই বিমানবন্দরটি কেবলমাত্�� এই অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাবে তাই নয়, বাণিজ্য ও পর্যটনে গতি আনবে। এই অঞ্চলের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ৬০০ মেগাওয়াট কামেং জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটিও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। ৮,৪৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে অরুণাচল প্রদেশের পশ্চিম কামেং জেলায় ৮০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে এই প্রকল্প গড়ে তোলা হয়েছে। সবুজ শক্তি উৎপাদনের প্রতি দেশ যে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তা পূরণে এই কেন্দ্রটি অনেকটাই সাহায্য করবে। বারাণসীতে প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’ চিন্তাধারার ওপর নির্ভর করে সরকার ‘কাশী তামিল সঙ্গমম’-এর আয়োজন করেছে। কাশীতে এক মাসব্যাপী এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এই অনুষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হল তামিলনাড়ু এবং কাশীর মধ্যে বহু প্রাচীন যোগাযোগ ব্যবস্থার পুনরুদ্ধার। প্রাচীনকাল থেকেই এই দুই স্থান দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। অনুষ্ঠানটি পড়ুয়া, দার্শনিক, ব্যবসায়ী, শিল্পী, বিদ্বান ব্যক্তি সহ সমাজের সর্বস্তরের মানুষের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগের স্থান হয়ে উঠবে। এখানে তাঁরা তাঁদের জ্ঞান বিতরণ করবেন এবং একে অন্যের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হবেন। তামিলনাড়ু থেকে প্রায় ২,৫০০ প্রতিনিধি কাশীতে আসবেন। আয়োজিত হবে আলোচনাসভার। এক মাসব্যাপী হস্তশিল্প প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়েছে। থাকবে বইমেলার ব্যবস্থাও। এছাড়া, দেখানো হবে তথ্যচিত্র। ঐতিহাসিক স্থান ও এই দুই জায়গার খাবার-দাবার সম্পর্কেও বিবরণ তুলে ধরা হবে অনুষ্ঠানে। নতুন শিক্ষানীতি, ২০২০-তে ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার প্রাচীন সম্পদের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। আইআইটি মাদ্রাজ এবং বিএইচইউ এই কর্মসূচির জন্য দুটি প্রধান কেন্দ্র।",وزیراعظم 19 نومبرکو اروناچل پردیش اور اتر پردیش کا دورہ کریں گے +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%D9%86%DB%92-%D8%A8%D8%A7%DA%AF%D8%A7%D9%86-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%D8%A2%D9%86%D9%86%D8%AF-%D9%85%D9%86%D8%AF%D8%B1-%DA%A9%D8%A7-%D8%AF%D9%88%D8%B1%DB%81/,"মায়ানমারের বাগান অঞ্চলে অবস্থিত আনন্দ মন্দিরটি আজ পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদী। এই বৌদ্ধ মন্দিরটি দ্বাদশ শতকে নির্মিত। সমগ্র বাগান অঞ্চলে এটি হলদ্বিতীয় বৃহত্তম মন্দির। এর কাঠামোগত সংরক্ষণের কাজে যুক্ত র��েছে ভারতীয়পুরাতত্ত্ব বিভাগ (এএসআই)। মন্দিরটির ভাস্কর্যের রাসায়নিক সংরক্ষণের দায়িত্বওগ্রহণ করেছে ভারতের এই সরকারি সংস্থাটি। গত বছরের ভূমিকম্পের পর মন্দিরটির যেক্ষতি হয়েছিল, তার মেরামত ও সংস্কারের কাজও বর্তমানে চলছে। ভারতেরপ্রধানমন্ত্রীকে এই সংস্কার ও পুনর্নিমাণ প্রচেষ্টার একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী আজএখানে ঘুরিয়ে দেখানো হয়। তিনি মন্দিরে প্রার্থনা জানান এবং মন্দিরটি পরিক্রমাওকরেন। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগের প্রতিনিধিরা সংস্কার প্রক্রিয়ার খুঁটিনাটি বিষয়গুলিপ্রধানমন্ত্রীর কাছে ব্যাখ্যা করেন। শ্রী মোদীমন্দিরের ভিজিটর্স বুক-এ স্বাক্ষরদানের পাশাপাশি আনন্দ মন্দিরের সংস্কারপ্রচেষ্টায় ভারতের অবদানকে স্মরণীয় করে তুলতে একটি ফলকের আবরণও উন্মোচন করেন। প্রসঙ্গতউল্লেখ্য, এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বেশ কিছু বড় বড় সংস্কার ও সংরক্ষণের কাজে যুক্তরয়েছে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগ। মায়ানমারের আনন্দ মন্দির ছাড়াও আফগানিস্তানেরবামিয়ান বুদ্ধজ, কম্বোডিয়ার আঙ্কারভাট, কম্বোডিয়ারই তা প্রহম মন্দির, লাওস-এরভ্যাট ফোউ মন্দির এবং ভিয়েতনামের মাই সন টেম্পল-এর বিভিন্ন সংস্কার প্রচেষ্টারসঙ্গে যুক্ত রয়েছে এএসআই। / .",وزیر اعظم نے باگان میں آنند مندر کا دورہ کیا +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%85%D8%B1%DA%A9%D8%B2%DB%8C-%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%DB%81%D9%86%D8%AF%D9%88%D8%B3%D8%AA%D8%A7%D9%86-%D8%A7%D9%88%D8%B1-%DA%A9%D9%88%D8%B1%DB%8C%D8%A7-%DA%A9%DB%92-%D8%AF/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে আজ ভারত ও কোরিয়ার মধ্যে বাণিজ্যিক প্রতিকার ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রসারের লক্ষ্যে এ বছর জুলাই মাসে কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের ভারত সফরকালে স্বাক্ষরিত একটি মউকে সরকারিভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়। মউ-এর আওতায় অপ্রয়োজনীয় পণ্যের অযথা মজুত, ভর্তুকি সহায়তা, মূল্য বা মূল্যমান সম্পর্কিত বিষয়ে বিরোধের মতো বিষয়গুলিতে প্রতিকার, সুরাহা ও সমাধানের লক্ষ্যে ভারত ও কোরিয়ার মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও দৃঢ় হয়ে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রয়োজনে, রক্ষাকবচেরও সংস্থান রাখা হবে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্কের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রগুলিতে। /…",مرکزی کابینہ نے ہندوستان اور کوریا کے درمیان تجارتی حل میں باہمی اشتراک و تعاون سے متعلق مفاہمت نامے کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%AB%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D8%A7%D8%B3%D9%84%D8%A7%D9%85%DB%8C-%D8%AC%D9%85%DB%81%D9%88%D8%B1%DB%8C%DB%81-%D8%A7%D9%81%D8%BA%D8%A7%D9%86%D8%B3%D8%AA%D8%A7%D9%86-%DA%A9%DB%92-%D8%B5%D8%AF%D8%B1-%DA%A9%D8%A7-%D8%A8%DA%BE%D8%A7/,"আফগানিস্হানের রাষ্ট্রপতি ডঃ মহম্মদ আসরাফ গানি গত ১৯ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে ভারত সফরে আসেন। দুই নেতা ভারত-আফগানিস্হান বহুমুখী কৌশলগত অংশীদারিত্বের অগ্রগতি ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ণ ও পর্যালোচনা করেন। ভারত- আফগানিস্হান দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ কোটি মার্কিন ডলার অতিক্রম করায় দুজনে সন্তোষ প্রকাশ করেন। গত ১২ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর মুম্বাইতে ভারত-আফগানিস্হান বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রদর্শনী সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এইজন্য দু’জন নেতাই প্রশংসায় মুখর হন এবং চাবহার বন্দর ও আকাশপথে পণ্য চলাচল ব্যবস্হা মজবুত করার ব্যাপারে একমত হন। আফগানিস্হানে পরিকাঠামো উন্নয়ন, মানবসম্পদ বিকাশ ও অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজেও দুটি দেশে একযোগে কাজ করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। রাষ্ট্রপতি ঘানি আফগানিস্হানে শান্তি ও সম্প্রীতির পরিকল্পনা বজায় রাখতে এবং সন্ত্রাস ও চরমপন্হা দমনের জন্য তাঁর সরকার কি কি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তা প্রধানমন্ত্রীকে জানান। প্রধানমন্ত্রী আবারও উল্লেখ করেন যে ভারত একটি আফগান-নেতৃত্বাধীন, আফগানচালিত ও আফগান নিয়ন্ত্রিত শান্তি ও পুর্নমিলনের প্রক্রিয়াকে সমর্থন করবে, যা আফগানিস্হানকে একটি ঐক্যবদ্ধ, শান্তিময়, সর্বজনবিদিত ও গণতান্ত্রিক দেশ হতে এবং একটি অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে সাহায্য করবে। আফগানিস্হান সরকারের বিভিন্ন প্রয়াসে ভারতের অবিচল সমর্থনের ওপর প্রধানমন্ত্রী গুরুত্ব আরোপ করেন। আফগানিস্হানের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমিকত্বকেও ভারত একইভাবে সমর্থন করে। আফগানিস্হানে সন্ত্রাসবাদী হামলা ও হিংসার ঘটনার নিন্দা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর ফলে বহু মূল্যবান মানবজীবন নষ্ট হয়েছে। তিনি আফগানিস্হানের মানুষ ও প্রতিরক্ষা বাহিনীর সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রতি সংহতি ব্যক্ত করেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে দু’দেশের মধ্যে সমন্বয় স্হাপন ও পরামর্শ গ্রহণের কর্মসূচি সম্বন্ধে সন্তোষ প্রকাশ করে দুটি পক্ষই এই সহযোগিতাকে জোরদার করতে সম্মত হয়। এছাড়া, সমৃদ্ধি, শান্তি, স্হৈর্য্য ও প্রগতি স্হাপনে আঞ্চলিক স্হরে ও আন্তর্জাতিক ��র্যায়েও অংশীদার হিসেবে আরো ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতেও দুটি দেশ সম্মতি প্রকাশ করে।",اسلامی جمہوریہ افغانستان کے صدر کا بھارت دورہ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%AC-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-18-2017%D8%B3%DB%92-%D9%84%DB%92-%DA%A9%D8%B12020-2019%D8%AA%DA%A9-%DA%A9%DB%8C-%D9%85%D8%AF%D8%AA-%DA%A9%DB%92-%D9%84%D8%A6%DB%92-%D8%B1%D8%A7%D8%B4/,"ধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে আজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে রাষ্ট্রীয় যুব স্বশক্তিকরণ কার্যক্রম ২০১৭-১৮ থেকে ২০১৯-২০ পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে অনুমোদন মিলেছে। এই কর্মসূচি রূপায়ণে বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ ১ হাজার ১৬০ কোটি টাকা। দ্বাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাকালে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক ও নীতি আয়োগের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় যুব স্বশক্তিকরণ কার্যক্রমের আওতায় আরও ৮টি প্রকল্পকে গ্রহণ করা হয়েছে। এরফলে সমস্ত প্রকল্পগুলি রূপায়ণে আরও সমন্বয় স্হাপিত হবে এবং সেগুলির কার্যকারিতা আরও বাড়বে। এমনকি প্রাপ্ত সম্পদের সদ্ব্যবহার করে আরও ভালো ফল পাওয়া যাবে। এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে ১৫-২৯ বছর বয়সী যুবকরা বিশেষভাবে উপকৃত হবেন। এছাড়াও ১০-১৯ বছর বয়সী বয়ঃসন্ধিকালীন মেয়েরাও লাভবান হবেন। রাষ্ট্রীয় যুব স্বশক্তিকরণ কার্যক্রমের আওতায় যে ৮টি প্রকল্পকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে সেগুলি হল- নেহরু যুব কেন্দ্র সংগঠন, ন্যাশনাল ইয়্যুথ কোর, কিশোর ও বয়ঃসন্ধিকালীন ছেলেমেয়েদের উন্নয়নে জাতীয় কর্মসূচি, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, যুব আবাস, স্কাউটিং ও গাইডিং সংগঠনগুলিকে সহায়তা, জাতীয় শৃঙ্খলা প্রকল্প এবং যুবাদের মধ্যে নেতৃত্বদানের ক্ষমতার বিকাশে জাতীয় কর্মসূচি।",کابینہ نے 18-2017سے لے کر2020-2019تک کی مدت کے لئے راشٹریہ یووا سشکتی کرن کاریہ کرم اسکیم کو جاری رکھنے کے لئے منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%DA%A9%D8%A7%D8%A8%DB%8C%D9%86%DB%81-%D9%86%DB%92-%D8%B1%DB%8C%D9%84%D9%88%DB%92-%D9%85%D9%84%D8%A7%D8%B2%D9%85%DB%8C%D9%86-%DA%A9%DB%92-%D9%84%D8%A6%DB%92-%D9%BE%DB%8C%D8%AF%D8%A7%D9%88%D8%A7%D8%B1/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে ২০১৭-১৮ বর্ষের জন্য রেলকর্মীদের ৭৮ দিনের বেতনের সমপরিমাণ উৎপাদনশীলতা-ভিত্তিক বোনাস প্রদানের সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে। আরপিএফ / আরপিএসএফ বাদে সমস্ত নন-গেজেটেড রেলকর্মী এই বোনাস পাবেন। এর জন্য রেলের ২০৪৪.৩১ কোটি টাকা ব্যয় হবে। মাস���ক সাত হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পাওয়া কর্মীরা এই বোনাস পাবেন। এক একজন কর্মী সর্বোচ্চ ১৭,৯৫১ টাকা পর্যন্ত পাবেন। প্রায় ১১.৯১ লক্ষ রেলকর্মী এর ফলে উপকৃত হবেন। দশেরা / পূজা অবকাশের সময় প্রতি বছর এই বোনাস দেওয়া হয়ে থাকে। এ বছরের উৎসবের অবকাশের আগেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। এর ফলে, রেলকর্মীদের কাজকর্মে উৎসাহদানের মাধ্যমে রেলের কাজের সার্বিক উন্নতি ঘটবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভারত সরকারের মধ্যে রেলই প্রথম দপ্তর যারা ১৯৭৯-৮০ বর্ষে উৎপাদনশীলতা-ভিত্তিক বোনাসের ধারণাটি চালু করে। সেই সময় অবশ্য দেশের অর্থনীতির ক্ষেত্রে পরিকাঠামোগত কাজের জন্য রেলকর্মীদের অবদানের কথা ভেবেই এই ব্যবস্থা চালু হয়েছে।",کابینہ نے ریلوے ملازمین کے لئے پیداواریت سے جُڑے بونس کو منظوری دی +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/ur/news_updates/%D9%88%D8%B2%DB%8C%D8%B1-%D8%A7%D8%B9%D8%B8%D9%85-%DA%A9%D9%84-%D9%BE%D8%B1%DB%8C%D8%A7%DA%AF-%D8%B1%D8%A7%D8%AC-%D9%85%DB%8C%DA%BA-%DA%A9%D9%86%D8%A8%DA%BE-%DA%A9%D8%A7-%D8%AF%D9%88%D8%B1%DB%81/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামীকাল প্রয়াগরাজে কুম্ভে সফর করবেন। কুম্ভে তিনি ‘স্বচ্ছ কুম্ভ স্বচ্ছ আভার’ অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে কেন্দ্রীয় পানীয় জল ও স্বাস্হ্যবিধি মন্ত্রক। প্রধানমন্ত্রী এছাড়াও ‘স্বচ্ছ কুম্ভ স্বচ্ছ আভার’ পুরস্কার প্রদান করবেন সাফাই কর্মচারী, স্বচ্ছাগ্রহী, পুলিশকর্মী এবং মাঝিদের। পাশাপাশি, স্বচ্ছ সেবা সম্মান সংক্রান্ত সুযোগ-সুবিধামূলক প্যাকেজটিরও ডিজিটাল ঘোষণা করা হবে। প্রধানমন্ত্রী এরপর সমবেত জনতার উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। ত্রিবেণী সঙ্গমে প্রধানমন্ত্রী স্নান-ও করবেন। প্রয়াগরাজে তিনি সাফাইকর্মীদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আলাপ-আলোচনা করবেন। এবছর প্রয়াগরাজের কুম্ভে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে পরিচ্ছ্নতা এবং স্বচ্ছ ভারত উদ্যোগগুলিতে। ‘স্বচ্ছ কুম্ভ স্বচ্ছ আভার’ পুরস্কার প্রদান করে প্রধানমন্ত্রী কুম্ভের স্বচ্ছতা বজায় রাখার জন্য যাঁরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন তাঁদের সম্মান জানাবেন।",وزیر اعظم کل پریاگ راج میں کنبھ کا دورہ کریں گے