diff --git "a/bengali-kannada/test.csv" "b/bengali-kannada/test.csv" new file mode 100644--- /dev/null +++ "b/bengali-kannada/test.csv" @@ -0,0 +1,117 @@ +source_url,target_url,text,summary +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AF/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%85%E0%B2%82%E0%B2%97%E0%B3%8B%E0%B2%B2%E0%B2%BE-%E0%B2%A8%E0%B2%A1%E0%B3%81%E0%B2%B5%E0%B3%86-%E0%B2%87/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভাকে ভারত ও অ্যাঙ্গোলার মধ্যে ইলেট্রনিক্স এবং তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতা বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে। দু দেশের মধ্যে ই-গভর্নেন্স, তথ্যপ্রযুক্তির জন্য মানবসম্পদ উন্নয়ন, তথ্য নিরাপত্তা, ইলেট্রনিক্স হার্ডওয়্যার উৎপাদন, তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক সফটওয়্যার শিল্প এবং টেলিমেডিসিনের মতো ক্ষেত্রে সহযোগিতার বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সমঝোতা স্বাক্ষরিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় ইলেট্রনিক্স এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রককে, এই ক্ষেত্রে নতুন নতুন বিষয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য বলা হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে মন্ত্রক বিভিন্ন দেশের সংশ্লিষ্ট সংগঠন/এজেন্সিগুলির সঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতা এবং তথ্য আদান-প্রদানের লক্ষ্যে একাধিক সমঝোতা ও চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভারত সরকার যে ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র মতো উদ্যোগ গ্রহন করেছে তারই প্রেক্ষিতে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ব্যবসার সুযোগ বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ রকম এক পরিপ্রেক্ষিতেই দুই দেশের মধ্যে এই সমঝোতাটি স্বাক্ষরিত হয়। ভারতের পক্ষে বিদেশ দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী এম জে আকবর এবং অ্যাঙ্গোলার পক্ষে সেদেশের টেলি যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রি এই সমঝোতায় স্বাক্ষর করেন। /",ಭಾರತ ಮತ್ತು ಅಂಗೋಲಾ ನಡುವೆ ಇಲೆಕ್ಟ್ರಾನಿಕ್ಸ್ ಮತ್ತು ಮಾಹಿತಿ ತಂತ್ರಜ್ಞಾನ ಕ್ಷೇತ್ರದಲ್ಲಿ ದ್ವಿಪಕ್ಷೀಯ ಸಹಕಾರ ಉತ್ತೇಜಿಸುವ ತಿಳುವಳಿಕಾ ಒಡಂಬಡಿಕೆಯನ್ನು ಪರಾಮರ್ಶಿಸಿದ ಸಂಪುಟ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B3%8B%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%9A%E0%B2%95-%E0%B2%97%E0%B3%81%E0%B2%9C%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%A4%E0%B3%8D-%E0%B2%B6%E0%B3%83%E0%B2%82%E0%B2%97%E0%B2%A6-%E0%B2%9C%E0%B3%8A/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীআগামীকাল (১৮ই জানুয়ারি) গান্ধীনগরে মহাত্মা মন্দির প্রদর্শনী তথা সম্মেলন কেন্দ্রে নবম ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাট’ শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। গুজরাটে আরও বেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের লক্ষ্যে প্র���ানমন্ত্রী এই সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাট’ শীর্ষ সম্মেলন ১৮ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে আজ (১৭ই জানুয়ারি) মহাত্মা মন্দির প্রদর্শনী তথা সম্মেলন কেন্দ্রে শ্রী মোদী গ্লোবাল ট্রেড শো-এর উদ্বোধন করেন। এই প্রদর্শনীতে তিনি বিভিন্ন সংস্থার স্টল পরিদর্শন করেন। ইসরো, ডিআরডিও, খাদি প্রভৃতি স্টল তিনি ঘুরে দেখেন এবং প্রদর্শিত বিভিন্ন সামগ্রী বা উপকরণের বিষয়ে বিশেষ আগ্রহ দেখান। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিজয় রুপানি সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি। ২ লক্ষ বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে এই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। প্রদর্শনীতে ২৫টির বেশি শিল্প ও বাণিজ্যিক সংস্থা তাদের স্টলে নিজেদের পণ্যসামগ্রী প্রদর্শন করছে। ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাট’ শীর্ষ সম্মেলনের পাশাপাশি একাধিক অনুষ্ঠান ও কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। এর অন্যতম একটি আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান হল ‘আমেদাবাদ শপিং ফেস্টিভ্যাল, ২০১৯’। আজ সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী এই ফেস্টিভ্যাল উদ্বোধন করবেন। একইসঙ্গে তিনি ম্যাসকট-এরও সূচনা করবেন। ভারতে এ ধরণের শপিং ফেস্টিভ্যাল এই প্রথম। আমেদাবাদ শহরের শিল্প সংস্থাগুলিকে তাদের পণ্যসামগ্রী জনসমক্ষে তুলে ধরতে এই ফেস্টিভ্যাল গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ প্রদান করছে। নবম ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাট’ শীর্ষ সম্মেলনে এবার জ্ঞানের আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে আরও বৈচিত্র্য আনা, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যোগসূত্র আরও নিবিড় করার মতো সম্পূর্ণ নতুন ধরণের কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন রাজ্যকে বিনিয়োগের অন্যতম গন্তব্য হিসেবে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী ২০০৩ সালে ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাট’ শীর্ষ সম্মেলনের সূচনা করেছিলেন। এই শীর্ষ সম্মেলন বিশ্ব জুড়ে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, জ্ঞানের আদান-প্রদান এবং কার্যকর অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার মতো বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ প্রদান করবে। এই শীর্ষ সম্মেলনের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিষয়ের মধ্যে রয়েছে – ভারতে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও গণিত নিয়ে শিক্ষা তথা গবেষণার সুযোগ-সুবিধার জন্য গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন। বৈঠকে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও নীতি-প্রণেতারা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রগুলিতে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন���র ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা করবেন। সম্মেলনে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও গণিত নিয়ে আন্তর্জাতিক স্তরের আলোচনাসভা আয়োজন করা হচ্ছে। এছাড়াও, ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি তথা মহাকাশ অনুসন্ধানের বিষয় নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হচ্ছে। বন্দর-কেন্দ্রিক উন্নয়ন ও রণকৌশল নিয়ে আয়োজিত সেমিনারে ভারতকে এশিয়ায় পণ্য পরিবহণ হাব হিসেবে গড়ে তোলার নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে। এছাড়াও, প্রতিরক্ষা ও বিমান সংক্রান্ত ক্ষেত্রে যুক্ত শিল্প সংস্থাগুলির সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হচ্ছে। উদ্দেশ্য, গুজরাট তথা ভারতে প্রতিরক্ষা ও বিমানচালনা ক্ষেত্রে যে সুযোগ-সুবিধা রয়েছে সে বিষয়ে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের সচেতন করা। ২০০৩-এ ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাট’ শীর্ষ সম্মেলন শুরু হওয়ার পর এ ধরণের শীর্ষ সম্মেলন অন্যান্য রাজ্যগুলিকেও বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রসারে একই ধরণের সম্মেলন আয়োজনে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে।","ರೋಮಾಂಚಕ ಗುಜರಾತ್ ಶೃಂಗದ ಜೊತೆಗಿನ ಪ್ರಮುಖ ಕಾರ್ಯಕ್ರಮ, ಜಾಗತಿಕ ವ್ಯಾಪಾರ ಪ್ರದರ್ಶನಕ್ಕೆ ಗಾಂಧಿನಗರದಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಚಾಲನೆ." +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8-25/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A6%E0%B3%86%E0%B2%B9%E0%B2%B2%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B2%AF-%E0%B2%95%E0%B3%8A%E0%B2%A8%E0%B3%86%E0%B2%97%E0%B2%BE%E0%B2%A3%E0%B2%BF/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে আগামীকালযক্ষ্মা নির্মূল সংক্রান্ত শীর্ষ বৈঠকের উদ্বোধন করবেন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ওপরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক অফিসএবং স্টপ টিবি পার্টনারশিপ সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এই শীর্ষ বৈঠকের আয়োজন করাহয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এই উপলক্ষে যক্ষ্মা মুক্ত ভারতের প্রচার কর্মসূচির সূচনাকরবেন। এই কর্মসূচিতে দেশ থেকে যক্ষ্মা রোগকে নির্মূল করার লক্ষ্যে জাতীয় কৌশলগতপরিকল্পনার রূপায়ণের কাজকে মিশন ধাঁচে উন্নীত করে কাজ চালানো হবে। আগামী তিন বছরেএই কর্মপরিকল্পনায় যক্ষ্মা নির্মূল করার জন্য ১২ হাজার কোটি টাকার সংস্থান রাখাহয়েছে। প্রত্যেক যক্ষ্মা রোগী যাতে উপযুক্ত চিকিৎসা ও অন্যান্য সহায়তা পেতে পারেন,এর মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হবে। নতুন জাতীয় কর্মপরিকল্পনায় সমস্ত যক্ষ্মা রোগীকেচিহ্নিত করা এবং বেসরকারি ক্ষেত্রে যাঁরা এই রোগের চিকিৎসা করাচ্ছেন, তাঁদের কাছ���পৌঁছানো ও উচ্চ ঝুঁকির জনসংখ্যার মধ্যে যেসব রোগীর রোগ নির্ণয় হয়নি তাঁদের চিহ্নিতকরে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ২০২৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে যক্ষ্মা রোগকে নির্মূল করার ডাকদিয়েছেন। এই লক্ষ্যে জাতীয় যক্ষ্মা কর্মসূচিকে সংস্কার করে নতুনভাবে কাজ শুরুহয়েছে। ১৯৯৭ সালে এই কর্মসূচিটি চালু হওয়ার পর সারা দেশে ২ কোটিরও বেশি রোগীরচিকিৎসা করা হয়েছে।",ದೆಹಲಿಯಲ್ಲಿ ಕ್ಷಯ ಕೊನೆಗಾಣಿಸಿ ಶೃಂಗಸಭೆಯನ್ನು ನಾಳೆ ಉದ್ಘಾಟಿಸಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ ನರೇಂದ್ರ ಮೋದಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%85%E0%B2%AA%E0%B2%98%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%BE%E0%B2%A8-%E0%B2%A8/,"খাদ্য সুরক্ষা এবংসংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়গুলিতে ভারত ও আফগানিস্তান পরস্পরের সঙ্গে সহযোগিতা প্রসারচুক্তিতে আবদ্ধ হবে। আজ এই মর্মে একটি প্রস্তাব অনুমোদিত হল প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। স্থির হয়েছে যেপ্রস্তাবিত চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হবে ভারতের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের খাদ্যসুরক্ষা ও গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (এফএসএসএআই) এবং আফগানিস্তানের কৃষি, সেচও গৃহপালিত পশু বিষয়ক মন্ত্রকের (মেল)-এর মধ্যে। প্রস্তাবিত চুক্তিরআওতায় যে বিষয়গুলিকে নিয়ে আসা হবে তার মধ্যে রয়েছে –যোগাযোগ ও তথ্য বিনিময়েরক্ষেত্রে একটি পদ্ধতিগত ব্যবস্থা গড়ে তোলা; আমদানি প্রক্রিয়া, গুণগত মাননিয়ন্ত্রণ, নমুনা পরীক্ষা, প্যাকেজিং ও লেভেলিং-এর মতো পারস্পরিকস্বার্থ-সংশ্লিষ্ট চিহ্নিত ক্ষেত্রগুলিতে প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও তথ্য বিনিময়;সংশ্লিষ্ট বিষয়ে যৌথ উদ্যোগ ও প্রচেষ্টায় আলোচনাচক্র, কর্মশালা, সফর বিনিময়, ভাষণ ওবক্তৃতাদানের ব্যবস্থা, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ইত্যাদির আয়োজন এবং দুটি দেশের পক্ষেমঙ্গলজনক অন্যান্য স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলিতে সহযোগিতা বিনিময়। খাদ্য নিরাপত্তারউপযোগী ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে এই সহযোগিতা বিনিময় চুক্তির আওতায় শ্রেষ্ঠপন্থাপদ্ধতি বিনিময়ের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রটিতে দক্ষতা বিকাশের ক্ষেত্রেওদুটি দেশই কাজ করে যাবে পরস্পরের সঙ্গে সহযোগিতা প্রসারের মাধ্যমে।",ಭಾರತ ಮತ್ತು ಅಪಘಾನಿಸ್ತಾನ ನಡುವೆ ಆಹಾರ ಸುರಕ್ಷೆ ಮತ್ತು ಆ ಸಂಬಂಧಿ ಕ್ಷ���ತ್ರಗಳಲ್ಲಿ ಸಹಕಾರಕ್ಕಾಗಿನ ಸಹಕಾರ ವ್ಯವಸ್ಥೆಗೆ ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%89%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8C%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%89%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%96%E0%B2%82%E0%B2%A1%E0%B3%8D%E2%80%8C%E0%B2%A8-%E0%B2%AA%E0%B3%8C%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%B8/,"নয়াদিল্লি, ০৫ অক্টোবর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী পৌরিতে বাস দুর্ঘটনায় জীবনহানিতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী এই দুর্ঘটনায় আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে এক ট্যুইটে জানানো হয়েছে, “উত্তরাখন্ডের পৌরিতে বাস দুর্ঘটনা মর্মবিদারক। সঙ্কটের এই মুহূর্তে নিহতদের পরিবার-পরিজনের প্রতি রইল আমার সমবেদনা। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। উদ্ধার কাজ চলছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সম্ভাব্য সবরকম সহায়তা দেওয়া হবে: প্রধানমন্ত্রী মোদী”।",ಉತ್ತರಾಖಂಡ್‌ನ ಪೌರಿಯಲ್ಲಿ ಸಂಭವಿಸಿದ ಬಸ್ ಅಪಘಾತದಲ್ಲಿ ಮಡಿದವರಿಗೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಸಂತಾಪ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%9C%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%B7%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80%E0%B2%AF-%E0%B2%97%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%AE%E0%B3%80%E0%B2%A3-%E0%B2%95%E0%B3%81%E0%B2%A1%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B3%81/,"জাতীয় গ্রামীণ পানীয় জল প্রকল্পটিকে চালু রাখার পাশাপাশি সেটিকে ঢেলেসাজানোর এক প্রস্তাব আজ অনুমোদিত হল প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বেঅনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভারবৈঠকে। গ্রামীণ জনসাধারণের কাছে উন্নতমানের পরিষেবাপৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই প্রকল্পটির পুনর্বিন্যাসের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চতুর্দশ অর্থ কমিশনের কার্যকালে ২০১৭-১৮ থেকে ২০১৯-২০ অর্থ বছরের জন্য এইকর্মসূচি খাতে মোট সংস্থান রাখা হয়েছে ২৩,০৫০ কোটি টাকা। দেশের সবক’টি অঞ্চলেরগ্রামীণ মানুষকেই এই কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসা হবে। প্রকল্পটিকে ঢেলে সাজানো হলেতা একদিকে যেমন লক্ষ্য পূরণের কাজে সহায়ক হবে, অন্যদিকে তেমনই কর্মসূচি রূপায়ণেরক্ষেত্রে যথেষ্ট নমনীয়তা এবং প্রতিযোগিতামুখিনতারও প্রসার ঘটবে।",ರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಗ್ರಾಮೀಣ ಕುಡಿಯುವ ನೀರಿ ಯೋಜನೆಯ ಪುನರ್ ವಿನ್ಯಾಸ ಮತ್ತು ಮುಂದುವರಿಕೆಗೆ ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A6%E0%B3%87%E0%B2%B6%E0%B2%A6-%E0%B2%85%E0%B2%A7%E0%B3%80%E0%B2%A8-%E0%B2%A8%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%97%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%97%E0%B2%BF/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয়মন্ত্রিসভার বৈঠকে আজ অধস্তন বিচার বিভাগের জন্য দ্বিতীয় জাতীয় বিচার বিভাগীয় বেতনকমিশন নিয়োগ অনুমোদিত হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শ্রী জে পিভেঙ্কটরামা রেড্ডি এই কমিশনের নেতৃত্বে থাকবেন। কেরল হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতিশ্রী আর বসন্ত এই কমিশনের সদস্য হবেন। কমিশন রাজ্য সরকারগুলিকে তার সুপারিশ আগামী ১৮মাসের মধ্যেই জানিয়ে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই কমিশন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির বিচারবিভাগীয় আধিকারিকদের বেতন কাঠামো ও চাকরির শর্ত ইত্যাদি খতিয়ে দেখবে এবং বেতনেরঅতিরিক্ত হিসাবে ঐ আধিকারিকরা যেসব বিভিন্ন ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন,সেগুলি যুক্তিসঙ্গত করা ও সরলীকরণের জন্য কাজের পরিবেশ ও কর্মপ্রক্রিয়াও খতিয়েদেখবে। কমিশন এই কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য আপন প্রক্রিয়ানির্ধারণ করবে এবং তার লক্ষ্য হবে, দেশ জুড়ে এইসব বিচার বিভাগীয় আধিকারিকদের বেতনকাঠামো ও চাকরির শর্তাদি সুষম করে তোলা। কমিশনের সুপারিশগুলি বিচার বিভাগীয় প্রশাসনেরদক্ষতা বৃদ্ধি, বিচার বিভাগের সর্বোত্তম আকার নির্ধারণ প্রভৃতির পাশাপাশি আগেরনানা সুপারিশের ফলে দেখা দেওয়া বৈষম্য অপসারণের পক্ষে সহায়ক হবে।",ದೇಶದ ಅಧೀನ ನ್ಯಾಯಾಂಗಕ್ಕಾಗಿ ಎರಡನೇ ನ್ಯಾಯಾಂಗ ವೇತನ ಆಯೋಗ ನೇಮಕ ಮಾಡಲು ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%94/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A7%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B2%AE%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B2%B3-%E0%B2%9C%E0%B2%A8%E0%B3%8C%E0%B2%B7%E0%B2%A7%E0%B2%BF-%E0%B2%AA/,"প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভারতীয় জনঔষধী প্রকল্পের সুফলভোগীদের সঙ্গে কথা বলবেন। পিএমবিজে প্রকল্পে যাঁরা এবং সুলভে কার্ডিয়াক স্টেন্ট ও হাটু পরিবর্তন করিয়েছেন তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী। আগামীকাল সকাল সাড়ে নটায় এই আলাপচারিতা শুরু হবে। এর উদ্দেশ্য হ’ল দরিদ্র রোগীদের জীবনে এ ধরণের চিকিৎসামূলক পদক্ষেপে কি ধরণের পরিবর্তন এনেছে, সে বিষয়ে অবহিত হওয়া। অনুষ্ঠানটি নমো অ্যাপ, ইউটিউব, ফেসবুক প্রভৃতি সোশ্যাল মিডিয়া মঞ্চে দেখা যাবে।",`ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿಗಳ ಜನೌಷಧಿ ಪರಿಯೋಜನೆ ಮತ್ತು ಕೈಗೆಟುಕುವ ದರದಲ್ಲಿ ಹೃದಯದ ಸ್ಟೆಂಟ್‍ಗಳು ಹಾಗೂ ಮಂಡಿ ಜೋಡಣೆ ಸಾಧನಗಳ ಯೋಜನೆ’ಯ ಫಲಾನುಭವಿಗಳೊಂದಿಗೆ ಜೂನ್ 7ರಂದು ಮಾನ್ಯ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿಗಳ ಸಂ��ಾದ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4-3/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%BF-%E0%B2%B6%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%A8%E0%B3%8D%E0%B2%A8%E0%B3%81-%E0%B2%AC%E0%B2%B2%E0%B2%AA%E0%B2%A1%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B3%81%E0%B2%B5/,"নয়াদিল্লি, ০৫ অক্টোবর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের নারী শক্তিকে বলিষ্ঠ করতে ১৩০ কোটি ভারতবাসীর প্রতিশ্রুতিবদ্ধতার প্রশংসা করেছেন্। দেশে শিশুকন্যার মৃত্যু হার কমেছে বলে জানিয়ে কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী শ্রীমতী স্মৃতি ইরানির করা ট্যুইটের জবাবে প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করে বলেন, “এটি অত্যন্ত ভালো লক্ষণ। আমাদের নারী শক্তিকে আরও বলিষ্ঠ করতে ১৩০ কোটি ভারতবাসীর প্রতিশ্রুতিবদ্ধতাই ফুটে উঠছে এখানে”।",ನಾರಿ ಶಕ್ತಿಯನ್ನು ಬಲಪಡಿಸುವ ಸಾಮೂಹಿಕ ಬದ್ಧತೆಗೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಶ್ಲಾಘನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%93%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B2%BF%E0%B2%B2%E0%B2%BF%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%AA%E0%B3%80%E0%B2%A8%E0%B3%8D%E0%B2%B8%E0%B3%8D-%E0%B2%97%E0%B3%86-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%A3-%E0%B2%AC/,"ফিলিপিন্স সফরের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীরবিবৃতি। “আমি ১২ নভেম্বর থেকে তিন দিনের সফরে ম্যানিলায় থাকব। এটিই হবে ফিলিপিন্সেআমার প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর, যেখানে আমি আসিয়ান-ভারত এবং পূর্ব এশিয়ার দেশগুলিরশীর্ষ বৈঠকেও অংশগ্রহণ করব। এই দুটি বৈঠকে আমার অংশগ্রহণ, আশিয়ান সদস্যরাষ্ট্রগুলির সঙ্গে সম্পর্ক গভীরতর করার লক্ষ্যে ভারতের প্রত্যয়ের প্রতীক। এছাড়া,আমাদের সরকারের ‘পূবে কাজ কর’ নীতির কাঠামো অনুসারে সাধারণভাবে ভারত-প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলির সঙ্গেও সম্পর্ক জোরদার করার ক্ষেত্রে আমাদের উদ্যোগেরপ্রতীক। এই দুটি শীর্ষ বৈঠক ছাড়া আমি ‘আসিয়ান’ রাষ্ট্র জোটের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষেআয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠান, আঞ্চলিক সার্বিক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব (আরসিইপি) বিষয়েনেতৃবৃন্দের বৈঠক এবং আশিয়ান বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত শীর্ষ বৈঠকেও অংশগ্রহণকরব। আসিয়ান সদস্য রাষ্ট্রগুলির সঙ্গে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও বৃদ্ধিরক্ষেত্রে, আসিয়ান বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত শীর্ষ বৈঠক, আমাদের মধ্যেকারসহযোগিতা আরও বাড়াবে। এই দেশগুলির সঙ্গে আমাদের মোট বৈদেশিক বাণিজ্যের ১০.৮৫ শতাংশহয়ে থাকে। ফিলিপিন্সে আমার প্রথম সফরকালে আমি সেদেশের রাষ্ট্রপতি মাননীয় মিঃ রড্রিগোদুতার্তে-এর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের জন্য অপেক্ষা করে আছি। আমি অন্যান্য আসিয়ানও পূর্ব এশীয় দেশগুলির শীর্ষ বৈঠকের নেতৃবৃন্দের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা করব। ফিলিপিন্সে বসবাসকারী ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের সঙ্গেও যোগাযোগের জন্য আমিঅপেক্ষা করে আছি। ম্যানিলাতে আমার অবস্থানকালে আমি আন্তর্জাতিক ধান্য গবেষণাইন্সটিটিউট (আইআরআরআই) এবং মহাবীর ফিলিপিন্স ফাউন্ডেশন ইঙ্ক (এমপিএফআই) পরিদর্শনেযাব। আন্তর্জাতিক ধান্য গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইআরআরআই) তাদের বিজ্ঞান-ভিত্তিকগবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত প্রজাতির ধানের বীজ তৈরি করেছে এবং খাদ্যসংক্রান্ত সঙ্কট মোকাবিলায় বিশ্বকে সহায়তা করেছে। আইআরআরআই সংস্থায় বিরাট সংখ্যায়ভারতীয় বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন এবং এক্ষেত্রে গবেষণা ও উন্নয়নে অবদান রাখছেন। ২০১৭’র১২ জুলাই আমার মন্ত্রিসভা বারাণসীতে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক কেন্দ্র গড়ার জন্য ঐসংস্থার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। এটিই হবে তাদের সদর দপ্তরের বাইরে আইআরআরআই-এরপ্রথম গবেষণা কেন্দ্র। বারাণসীর এই গবেষণা কেন্দ্রটি ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি করে,উৎপাদন ব্যয় হ্রাস করে, মূল্য সংযুক্তি ঘটিয়ে, কৃষিকার্যে বৈচিত্র্য এনে এবংকৃষকদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে, তাদের আয় বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা নেবে। মহাবীর ফিলিপিন্স ফাউন্ডেশন ইঙ্ক (এমপিএফআই)-এ আমার সফরের মধ্য দিয়েঅঙ্গ-প্রত্যঙ্গহীন মানুষদের জন্য ‘জয়পুর ফুট’-এর মতো সরঞ্জাম বিনামূল্যে বিতরণেরকাজে এই সংস্থার উদ্যোগের প্রতি ভারতের সমর্থন ব্যক্ত হবে। ১৯৮৯ সালে এই সংস্থাস্থাপনের পর ফিলিপিন্স-এ প্রায় ১৫ হাজার অঙ্গহীন মানুষের জন্য ‘জয়পুর ফুট’ প্রদানকরে তাঁদের নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখিয়েছে। ভারত সরকার এই সংস্থার মহান মানবিককাজে সহায়তার জন্য কিছু অর্থ দিচ্ছে। আমার এই ম্যানিলা সফর ফিলিপিন্স-এর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে নতুন জোয়ারআনার ক্ষেত্রে এবং আমাদের সঙ্গে আসিয়ান দেশগোষ্ঠীর সম্পর্কের মধ্যেকাররাজনৈতিক-নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক এবং আর্থ-সাংস্কৃতিক স্তম্ভগুলিকে আরও শক্তিশালীকরবে বলে আমি আস্থা রাখি। /",ಪಿಲಿಪ್ಪೀನ್ಸ್ ಗೆ ಪ್ರಯಾಣ ಬೆಳಸುವ ಮುನ್ನ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿಯವರ ಹೇಳಿಕೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%86-2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%9A%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%86%E0%B2%AF%E0%B3%81%E0%B2%B7%E0%B3%8D%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%AD%E0%B2%BE/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ঝাড়খন্ডের রাঁচি সফর করেন। তিনি সেখানে আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচির নির্দিষ্ট কিছু সুফলভোগীর সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এই উপলক্ষে ঝাড়খন্ডের রাজ্যপাল শ্রীমতী দ্রৌপদী মূর্মু এবং মুখ্যমন্ত্রী শ্রী রঘুবর দাস উপস্থিত ছিলেন। এর আগে হাজারিবাগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ঝাড়খন্ডের মাটিতেই আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচির সূচনা হয়েছিল। এই রাজ্যে হাজার হাজার মানুষ সহ দেশের লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষ এই কর্মসূচির মাধ্যমে লাভবান হয়েছেন। উল্লেখ করা যেতে পারে, গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর শ্রী মোদী রাঁচি থেকে প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা – আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচির সূচনা করে বলেছিলেন যে, ‘গরিব মানুষের স্বার্থে এই উদ্যোগ আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসবে’। প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার উদ্দেশ্য হ’ল – দরিদ্র ও আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া মানুষের আর্থিক বোঝা লাঘব করে তাঁদের উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান সুনিশ্চিত করা। এছাড়াও, দেশের ৫০ কোটিরও বেশি মানুষকে উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানে প্রত্যেক পরিবারের জন্য বার্ষিক ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্য বিমার বন্দোবস্ত করা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ এই স্বাস্থ্য বিমা প্রকল্পের সুফলভোগীর সংখ্যা ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা আমেরিকা, কানাডা ও মেক্সিকোর মিলিত জনসংখ্যার সমান। …",ರಾಂಚಿಯಲ್ಲಿ ಆಯುಷ್ಮಾನ್ ಭಾರತ್ ಫಲಾನುಭವಿಗಳ ಜೊತೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಸಂವಾದ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%B6%E0%A6%AE-%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AC%E0%B3%86%E0%B2%82%E0%B2%97%E0%B2%B3%E0%B3%82%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%A8%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%B8%E0%B3%8C%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%AF-%E0%B2%B2%E0%B2%B9/,"প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদী রবিবার বেঙ্গালুরুতে দশম সৌন্দর্য লহরী মহাসমর্পণ অনুষ্ঠানেউপস্থিত ছিলেন। সৌন্দর্য লহরী হল আদি শঙ্করাচার্য রচিত শ্লোকগাথার এক বিশেষসঙ্কলন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত জনসাধারণ একযোগে সৌন্দর্য লহরীর শ্লোকোচ্চারণ করেন। এই উপলক্ষেপ্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সমবেত শ্লোক ও মন্ত্রোচ্চারণের পরিবেশে তিনি এক বিশেষউৎসাহ ও উদ্যম লাভ করেন। কয়েকদিনআগে, তাঁর কেদারনাথ সফরের অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন, ঐপ্রত্যন্ত অঞ্চলে এবং সেইসঙ্গে ভারতের অন্যান্য স্থানে আদি শঙ্করাচার্য তাঁর সীমিতজীবনকা��ে যে সমস্ত কাজ করে গেছেন, তা দেখে তিনি অভিভূত। বেদ ও উপনিষদের মাধ্যমেআদি শঙ্করাচার্য ভারতকে ঐক্যসূত্রে আবদ্ধ করেছিলেন বলে মন্তব্য করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীবলেন, আদি শঙ্করাচার্যের সৌন্দর্য লহরীর সঙ্গে সাধারণ মানুষ খুব সহজেই নিজেদেরমেলে ধরতে পারেন। শঙ্করাচার্য সমাজ থেকে কুফল ও কুপ্রথাগুলি দূর করতে পেরেছিলেন। এগুলিযাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলতে না পারে, সে বিষয়ে বিশেষ সজাগছিলেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন,বিভিন্ন মতাদর্শ ও চিন্তাভাবনারশ্রেষ্ঠ বিষয়গুলি অনুসরণ করেছেন আদি শঙ্করাচার্য। ভারতীয়সংস্কৃতির বর্তমান রূপ ও আকারে আদি শঙ্করাচার্যের প্রভাব অনস্বীকার্য। এই সংস্কৃতিআজ সর্বজনগ্রাহ্য হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, তা আজ ক্রমপ্রসারমান। এই সংস্কৃতিই হলপ্রকৃতপক্ষে নতুন ভারত গঠনের ভিত্তি বিশেষ। ‘সব কা সাথ, সব কা বিকাশ’ – এই মন্ত্রঅবলম্বন করে এক নতুন ভারত গড়ে উঠতে চলেছে। সমস্তরকমবিশ্ব সমস্যার সমাধান নিহিত রয়েছে ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মধ্যে – একথারউল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, প্রকৃতিকে শোষণ করার বিরুদ্ধে সর্বদাই সোচ্চার ভারতবর্ষ । প্রধানমন্ত্রীবলেন, এলইডি বাল্ব আগে বিক্রি হত ৩৫০ টাকারও বেশি দামে। কিন্তু বর্তমানে ‘উজালা’কর্মসূচির আওতায় তা পাওয়া যাচ্ছে ৪০-৪৫ টাকার বিনিময়ে। দেশে এ পর্যন্ত ২৭ কোটিরওবেশি এলইডি বাল্ব বন্টন করা হয়েছে বলে প্রসঙ্গত জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রীর মতে,এলইডি বাল্ব ব্যবহারের ফলে বিদ্যুতের বিলে উল্লেখযোগ্য সাশ্রয় ঘটেছে। শ্রী মোদীবলেন, ‘উজ্জ্বলা’ যোজনার আওতায়৩ কোটিরও বেশি এলপিজি সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এর ফলে,গ্রামের মহিলাদের প্রাত্যহিক জীবনে এক ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। সেইসঙ্গে,দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়ে তুলতেও এই কর্মসূচিটি বিশেষভাবে সাহায্য করেছে। প্রধানমন্ত্রীবলেন, ভারতে এই মুহূর্তে প্রয়োজন নিরক্ষরতা, অজ্ঞতা, অপুষ্টি, কালো টাকা এবংদুর্নীতিমুক্ত এক সমাজ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সর্বতোভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।",ಬೆಂಗಳೂರಿನಲ್ಲಿ ಸೌಂದರ್ಯ ಲಹರಿ ಪಾರಾಯಣೋತ್ಸವ ಮಹಾ ಸಮರ್ಪಣೆಯಲ್ಲಿ ಭಾಗಿಯಾದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A1%E0%A6%83-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8-5/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A1%E0%B2%BE-%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%9C%E0%B3%87%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%B0-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%B8%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E2%80%8C-%E0%B2%85%E0%B2%B5%E0%B2%B0/,"নয়াদিল্লি, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদজীকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদজীকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে স্মরণ করি। কিংবদন্তী এই নেতা ছিলেন সাহসিকতার প্রতীক। পণ্ডিত এই মানুষটি বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। ভবিষ্যতদ্রষ্টা এই মানুষটি ভারতের উন্নয়নের কথা সবসময়ই ভাবতেন”।","ಡಾ. ರಾಜೇಂದ್ರ ಪ್ರಸಾದ್‌ ಅವರ ಜನ್ಮ ದಿನಾಚರಣೆ ಹಿನ್ನೆಲೆಯಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಸ್ಮರಣೆ, ನಮನ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A7%A7%E0%A7%AB%E0%A6%87-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B8%E0%B3%86%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B3%86%E0%B2%82%E0%B2%AC%E0%B2%B0%E0%B3%8D-15%E0%B2%B0%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B3%81-%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%9A%E0%B3%8D%E0%B2%9B%E0%B2%A4/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামী ১৫ই সেপ্টেম্বর স্বচ্ছতাই সেবা আন্দোলনের সূচনা করবেন। পক্ষকালব্যাপি এই আন্দোলনের সূচনা উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে দেশের ১৮টি স্হানে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে আলাপচারিতায় মিলিত হবেন। প্রধানমন্ত্রী এই উপলক্ষ্যে যাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছে, জওয়ান, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ, দুধ এবং কৃষি সমবায়ের সদস্যবৃন্দ, গণমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিবর্গ, স্কুলের ছাত্রছাত্রী, স্হানীয় স্বায়ত্বশাসিত সংস্হার প্রতিনিধি, রেলকর্মী, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য এবং স্বচ্ছাগ্রহী। স্বচ্ছতাই সেবা নামে এই আন্দোলনের মাধ্যমে স্বচ্ছতার লক্ষ্যে উদ্যোগে আরও বেশি সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার কথা ভাবা হয়েছে। মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানের অঙ্গ হিসাবে আগামী ২রা অক্টোবর স্বচ্ছ ভারত মিশনের চতুর্থ বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। এর আগে এক ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই অনুষ্ঠান হচ্ছে ‘বাপুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের এক উত্তম পন্হা’। তিনি দেশের সমস্ত মানুষের কাছে এই আন্দোলনের অঙ্গ হয়ে ওঠা এবং এক স্বচ্ছ ভারত গড়ে তোলার উদ্যোগকে আরও শক্তিশালী করার জন্য আহ্বান জানান। /",ಸೆಪ್ಟೆಂಬರ್ 15ರಂದು ಸ್ವಚ್ಛತೆಯೇ ಸೇವೆ ಆಂದೋಲನಕ್ಕೆ ಚಾಲನೆ ನೀಡಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A7%E0%B2%BE%E0%B2%A8-%E0%B2%AE%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%B5%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%82%E0%B2%A6-%E0%B2%9C%E0%B2%A8%E0%B2%A4%E0%B3%86/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসে দেশবাসীকেশুভেচ্ছা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সুস্বাস্থ্য হ’ল মানব প্রগতির ভিত্তি। এই বিশ্বস্বাস্থ্য দিবসে আমি আপনাদের সকলকে শুভেচ্ছা জানাই, যাতে আপনারা সবাই সেরাস্বাস্থ্য নিয়ে বিকাশের নতুন নতুন উচ্চতায় আরোহণের ধারা অব্যাহত রাখেন। আমি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও অন্যদের বেছে নেওয়া ‘সার্বিক স্বাস্থ্যসুরক্ষা : সকলের জন্য, সর্বত্র’ বিষয়টিকেস্বাগত জানাই। সকলের জন্য স্বাস্থ্যের অন্বেষণই আমাদের বিশ্বের বৃহত্তম স্বাস্থ্যসুরক্ষা কর্মসূচি আয়ুষ্মান ভারত চালু করার প্রেরণা যুগিয়েছে। …",ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿಯವರಿಂದ ಜನತೆಗೆ ವಿಶ್ವ ಆರೋಗ್ಯ ದಿನದ ಶುಭಾಶಯ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%97/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B3%87%E0%B2%B6%E0%B2%BF%E0%B2%95-%E0%B2%97%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%AE%E0%B3%80%E0%B2%A3-%E0%B2%AC%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%95/,"আঞ্চলিক গ্রামীন ব্যাঙ্কগুলিকে ২০১৯-২০ পর্যন্ত পূনর্মূলধন জোগান সংক্রান্ত প্রকল্পটির মেয়াদ আরও তিন বছর বাড়িয়ে ২০১৯-২০ পর্যন্ত করার অনুমতি দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বুধবার (৪ জুলাই) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়। এরফলে, আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্কগুলি ঝুঁকিপুর্ণ সম্পদ অনুপাতের ক্ষেত্রে ৯ শতাংশের ন্যূনতম মূলধন বজায় রাখতে সক্ষম হবে। এক মজবুত মূলধনী কাঠামো ও ন্যূনতম ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের অনুপাতের ফলে আঞ্চলিক গ্রামীন ব্যাঙ্কগুলির আর্থিক স্হিতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে। সেইসঙ্গে, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণের ক্ষেত্রে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে এবং গ্রামাঞ্চলের ঋণ-চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়ে উঠবে। বর্তমানে সারা দেশে ৫৬টি আঞ্চলিক গ্রামীন ব্যাঙ্ক চালু রয়েছে এই ব্যাঙ্কগুলি থেকে ২০১৭-র ৩১ মার্চ পর্যন্ত ২ লক্ষ ২৮ হাজার ৫৯৯ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। নাবার্ডের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে পূনর্মূলধন জোগানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে এমন আঞ্চলিক গ্রামীন ব্যাঙ্কগুলিকে চিহ্নিত এবং তাদেরকে প্রদেয় মূলধনের পরিমান স্হির করা হবে। /…",ಪ್ರಾದೇಶಿಕ ಗ್ರಾಮೀಣ ಬ್ಯಾಂಕುಗಳಿಗೆ 2019-20 ರವರೆಗೆ ಬಂಡವಾಳ ಮರುಪೂರಣ ಯೋಜನೆ ವಿಸ್ತರಣೆಗೆ ಸಂಪುಟದ ಅಂಗೀಕಾರ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B8%E0%B3%87%E0%B2%A8%E0%B2%BE-%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%A8%E0%B2%A6%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B3%81-%E0%B2%B6%E0%B3%81%E0%B2%AD-%E0%B2%95%E0%B3%8B%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%A6-%E0%B2%AA%E0%B3%8D/,"সেনা দিবস উপলক্ষে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে শুভেচ্ছা ওঅভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “সেনা দিবসে সকল সেনানী, অভিজ্ঞ ও প্রবীণ সেনাকর্মী এবংতাঁদের পরিবার-পরিজনদের আমি অভিনন্দন জানাই। দেশের সেনাবাহিনীর ওপর ভারতের প্রত্যেকনাগরিকের রয়েছে অবিচলিত আস্থা ও গর্ব। সেনাবাহিনী জাতির সুরক্ষার পাশাপাশিপ্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং অন্যান্য দুর্ঘটনা দুর্বিপাকের মুহূর্তে তাঁদের মানবিকপ্রচেষ্টার দিক থেকে এক অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। আমাদের সেনা বাহিনীর কাছে জাতিই হ’ল সর্বাগ্রে। জাতিরসেবাকালে যে মহৎ ব্যক্তিরা তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, আমি তাঁদের অভিবাদন জানাই।আমাদের বীর যোদ্ধাদের ভারত কখনই বিস্মৃত হবে না”।",ಸೇನಾ ದಿನದಂದು ಶುಭ ಕೋರಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%8F%E0%A6%8F%E0%A6%B8-%E0%A6%86%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AF%E0%B3%81%E0%B2%B5-%E0%B2%90-%E0%B2%8E-%E0%B2%8E%E0%B2%B8%E0%B3%8D-%E0%B2%85%E0%B2%A7%E0%B2%BF%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B2%B3-%E0%B2%9C%E0%B3%8A%E0%B2%A4%E0%B3%86/,"১৭০ জন নবীন আইএএস আধিকারিকদের সঙ্গে আজ এক আলাপচারিতায় মিলিত হলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে তাঁরা সম্প্রতি সহকারী সচিব পদে নিযুক্ত হয়েছেন। দপ্তরের বাইরে কাজের অভিজ্ঞতা অর্থাৎ ফিল্ড ট্রেনিং সম্পর্কে অভিজ্ঞতা বিনিময়ে আগ্রহী হয়ে ওঠার জন্য আধিকারিকদের উৎসাহিত করেন প্রধানমন্ত্রী। জন অংশীদারিত্ব, তথ্যের যোগান, সহায়সম্পদের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার এবং সরকারি প্রশাসন ও পরিচালন ব্যবস্হার ওপর সাধারণ মানুষের আস্হার মতো বিষয়গুলি সম্পর্কেও তরুণ আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করেন তিনি। ‘গ্রাম স্বরাজ অভিযান’ এবং ‘আষুষ্মান ভারত’-এর মতো কেন্দ্রীয় সরকারের সাম্প্রতিক উদ্যোগ ও কর্মসূচিগুলির কথাও উঠে আসে তাঁদের আলাপচারিতায়। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং এবং কেন্দ্রীয় কর্মী ও প্রশিক্ষণ দপ্তরের প্রবীণ আধিকারিকরাও উপস্হিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তরুণ আধিকারিকদের আলোচনা ও মতবিনিময়কালে। /",ಯುವ ಐ.ಎ.ಎಸ್. ಅಧಿಕಾರಿಗಳ ಜೊತೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಸಂವಾದ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%A3/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/2018-19%E0%B2%A8%E0%B3%87-%E0%B2%B8%E0%B2%BE%E0%B2%B2%E0%B2%BF%E0%B2%A8-%E0%B2%B9%E0%B2%A3%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%B8%E0%B3%81-%E0%B2%B5%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B3%86/,"স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি (গ্রামীণ) রূপায়ণে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে বাজেট অতিরিক্ত ১৫ হাজার কোটি টাকার সহায়সম্পদ সংগ্রহ এবং পূর্বতন আন্তর্জাতিক পানীয় জলের গুণমান সম্পর্কিত কেন্দ্রটির নতুন নামকরণ জাতীয় পানীয় জল, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও গুণমান সম্পর্কিত কেন্দ্র করার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে আজ (পয়লা আগস্ট, ২০১৮), ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ন্যাবার্ডের মাধ্যমে স্বচ্ছ ভারত মিশন (গ্রামীণ) রূপায়ণের লক্ষ্যে বাজেটে অতিরিক্ত ১৫ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। অন্যদিকে, স্বচ্ছ ভারত মিশন (গ্রামীণ) তহবিলকে কাজে লাগানোর জন্য অনুমতি দেওয়া হবে জাতীয় পানীয় জল, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও গুণমান সম্পর্কিত কেন্দ্রকে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এই প্রস্তাব মঞ্জুরের ফলে স্বচ্ছ ভারত মিশন (গ্রামীণ)-এর আওতায় উপকৃত হবে দেশের দেড় কোটি গ্রামীণ পরিবার। গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিও কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পাবে এই কর্মসূচি রূপায়ণের আওতায়। গ্রামগুলিতে প্রকাশ্যে প্রাকৃতিক কাজকর্ম বন্ধ করতেও সংগৃহীত তহবিলকে কাজে লাগানো হবে বলে স্থির হয়েছে। /","2018-19ನೇ ಸಾಲಿನ ಹಣಕಾಸು ವರ್ಷಕ್ಕೆ ಸ್ವಚ್ಛ ಭಾರತ ಮಿಷನ್(ಗ್ರಾಮೀಣ) (ಎಸ್ ಬಿ ಎಂ(ಜಿ)ಗೆ 15,000 ಕೋಟಿ ರೂ.ವರೆಗೆ ಹೆಚ್ಚುವರಿ ಬಜೆಟ್ ಸಂಪನ್ಮೂಲ ಸಂಗ್ರಹಕ್ಕೆ ಕೇಂದ್ರ ಸಂಪುಟ ಅನುಮೋದನೆ ಮತ್ತು" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%8A%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8D-2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B5-%E0%B2%89%E0%B2%AE%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%A7%E0%B2%BE%E0%B2%AE-%E0%B2%B8%E0%B2%82%E0%B2%95%E0%B3%80%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%A3%E0%B2%95%E0%B3%8D/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ আমেদাবাদের যসপুরে বিশ্ব ঊমিয়াধাম কমপ্লেক্সের শিলান্যাস করেন। এই উপলক্ষে সমবেত জনসাধারণের উদ্দেশে শ্রী মোদী বলেন, সমাজকে শক্তিশালী করার জন্য আমাদের দেশে সাধু-সন্ন্যাসীরা আমাদের মূল্যবান উপদেশ দিয়ে গেছেন। তাঁরা অন্যায় এবং উৎপীড়ণের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করার শক্তিও যুগিয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সাধু-সন্ন্যাসীর�� অতীতের সেরা দিকগুলি যাতে আমরা নিজেদের মধ্যে নিয়ে নিতে পারি, সেই শিক্ষা দিয়েছেন এবং একই সঙ্গে সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার শিক্ষাও তাঁরা দিয়ে গেছেন। জনসাধারণের উপকারে লাগে এমন সব ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার ছোট আকারে কিছু করতে চায় না, এই সরকার বড় আকারে সমাজের সকল শ্রেণীর উপকারে লাগে এমন কাজ করে যেতে চায়। সামাজিক স্তরে, দেশের তরুণ সম্প্রদায়কে সেরা মানের শিক্ষা দেওয়াই গুরুত্বপূর্ণ বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। শ্রী মোদী এও বলেন, যাঁরা মা ঊমিয়া-কে বিশ্বাস করেন, তাঁরা কখনই কন্যাভ্রূণ হত্যাকে সমর্থন করবেন না। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী লিঙ্গ বৈষম্য বিহীন সমাজ সৃষ্টি করার আবেদন রাখেন জনসাধারণের কাছে।",ವಿಶ್ವ ಉಮಿಯಾಧಾಮ ಸಂಕೀರ್ಣಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಅವರಿಂದ ಶಿಲಾನ್ಯಾಸ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%81-%E0%A6%93-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%B2%E0%B2%B8%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B2%B0-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%A6%E0%B3%87%E0%B2%B6%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B3%86/,"উদ্বাস্তু ও যাযাবর শ্রেণীর মানুষের ত্রাণ ও পুনর্বাসনের জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের যে ৮টি প্রকল্প রয়েছে, তা ২০২০ পর্যন্ত চালু রাখার বিষয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদন মিলেছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। ২০২০-র মার্চ পর্যন্ত এই প্রকল্পগুলি চালিয়ে যাওয়ার জন্য মোট খরচ ধরা হয়েছে ৩ হাজার ১৮৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২০১৭-১৮-তে খরচ হবে ৯১১ কোটিও টাকা, ২০১৮-১৯-এ খরচ হবে ১ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা এবং ২০১৯-২০-তে খরচ হবে ৯০০ কোটি টাকা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে উদ্বাস্তু ও বাস্তুচ্যুত মানুষ; জঙ্গীহামলা বা সীমান্তপারের গোলাগুলিতে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ এবং ভারতীয় ভূ-খন্ডে মাইন বা আইইডি বিস্ফোরণের শিকার মানুষজন ত্রাণ ও পুনর্বাসনের সুযোগ-সুবিধা পাবেন। বর্তমানে, এই ৮টি প্রকল্পই চালু রয়েছে এবং প্রয়োজনের ভিত্তিতে মানুষজনের কাছে এগুলির সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দেওয়া হবে।",ವಲಸಿಗರ ಮತ್ತು ಸ್ವದೇಶಕ್ಕೆ ವಾಪಸ್ಸಾಗುವವರಿಗೆ ಪರಿಹಾರ ಮತ್ತು ಪುನರ್ವಸತಿ ಕಲ್ಪಿಸುವ ಹಲವು ಯೋಜನೆಗಳಿಗೆ ಕೇಂದ್ರ ಸಂಪುಟ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%A4-3/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/15%E0%B2%A8%E0%B3%87-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%B5%E0%B2%BE%E0%B2%B8%E0%B2%BF-%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4%E0%B3%80%E0%B2%AF-%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%B5%E0%B2%B8%E0%B2%B5%E0%B2%A8/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বারাণসীর দীনদয়াল হস্তাকলা সঙ্কুলে পঞ্চদশ প্রবাসী ভারতীয় দিবসের পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনের উদ্বোধন করেন। এ বছরের প্রবাসী ভারতীয় দিবসে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত রয়েছেন মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জগন্নাথ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উত্তর প্রদেশের রাজ্যপাল রাম নায়েক, বিদেশ মন্ত্রী শ্রীমতী সুষমা স্বরাজ, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর, উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত, কেন্দ্রীয় অনাবাসী বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ভি কে সিং সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পিতৃপুরুষদের মাতৃভূমির প্রতি ভালোবাসা ও আন্তরিকতার টানেই প্রবাসী ভারতীয়রা এদেশে এসেছেন। এক নতুন ভারত গঠনে তিনি প্রবাসী ভারতীয়দের হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। ‘বসুধৈব কুটুম্বকম্‌’ বা সমগ্র বিশ্বই এক পরিবার – প্রাচীন ভারতীয় এই ঐতিহ্য বজায় রাখতে শ্রী মোদী প্রবাসী ভারতীয়দের ভূমিকার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, প্রবাসী ভারতীয়রা কেবল ভারতের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডারই নন, এরা ভারতের শক্তি, সক্ষমতা ও চারিত্রিক গুণাবলীর প্রতীক। তিনি এক নতুন ভারত গঠনে, বিশেষ করে গবেষণা ও উদ্ভাবন ক্ষেত্রে সহযোগিতার ও অংশগ্রহণের জন্য অনাবাসী ভারতীয়দের আহ্বান জানান। শ্রী মোদী আরও বলেন, দ্রুত অগ্রগতির পাশাপাশি, ভারতকে এখন সমগ্র বিশ্ব গভীর মর্যাদার চোখে দেখছে। শুধু তাই নয়, ভারত এখন বিশ্ব সম্প্রদায়কে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো জায়গাতেও এসেছে। আন্তর্জাতিক সৌর জোট এর একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। শ্রী মোদী বলেন, স্থানীয় সমস্যাগুলির সমাধান এবং বিশ্বের শ্রেষ্ঠ পন্থা-পদ্ধতিগুলির প্রয়োগই আমাদের মন্ত্র। আন্তর্জাতিক সৌর জোটকে তিনি এক বিশ্ব, এক সূর্য, এক গ্রিড গড়ে তোলার লক্ষ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ বলে অভিমত প্রকাশ করেন। বিশ্ব অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হয়ে ওঠার লক্ষ্যে ভারত অগ্রসর হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে নতুন শিল্পোদ্যোগ স্থাপনের এক অনুকূল পরিবেশ গড়ে উঠেছে এবং এদেশে বিশ্বের বৃহত্তম স্বাস্থ্য পরিচর্যা প্রকল���প চালু হয়েছে। মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা অনেকটাই অগ্রগতি করেছি। রেকর্ড পরিমাণ খাদ্যশস্য উৎপাদন আমাদের অন্যতম একটি সাফল্য। প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বিগত সরকারের ইচ্ছাশক্তির অভাব এবং উপযুক্ত নীতি-পঙ্গুত্বের দরুণ বিপুল পরিমাণ তহবিলের সুযোগ-সুবিধা থেকে প্রাপ্য সুফলভোগীরা বঞ্চিত হয়েছেন। অবশ্য, আজ আমরা প্রশাসনিক ব্যবস্থার খামতিগুলি প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে কমিয়েছি। সাধারণ মানুষের অর্থের নয়ছয় বন্ধ করা হয়েছে। সুফলভোগীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি হস্তান্তরের মাধ্যমে ৮৫ শতাংশ বেনামী অর্থ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিগত সাড়ে চার বছরে সাধারণ মানুষের অ্যাকাউন্টে ৫ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা সরাসরি হস্তান্তরিত করা হয়েছে। ৭ কোটি ভুয়ো নাম সুফলভোগীদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সংখ্যা ব্রিটেন, ফ্রান্স ও ইতালির মোট জনসংখ্যার সমান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরিবর্তনের এই ছবিগুলি তাঁর সরকারের প্রচেষ্টার প্রতিফলন। এই প্রতিফলন এক নতুন ভারত গঠনে নতুন আস্থা যোগাচ্ছে। নতুন ভারত গঠনের যে সংকল্প আমরা নিয়েছি, তাতে প্রবাসী ভারতীয়দের সমান গুরুত্ব রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার বিষয়টিও আমাদের কাছে অগ্রাধিকারের বিষয়। হিংসাদীর্ণ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ২ লক্ষের বেশি ভারতীয়কে নিরাপদে উদ্ধার করে আনার চ্যালেঞ্জ সরকার দেখিয়েছে। অনাবাসী ভারতীয়দের কল্যাণ প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন, এদের স্বার্থে পাসপোর্ট ও ভিসার নিয়মাবলী সরলীকরণ করা হয়েছে। ই-ভিসার ফলে এদেশ সফর আরও সহজ হয়েছে। সমস্ত প্রবাসী ভারতীয়কে পাসপোর্ট সেবার সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে এবং এদের চিপ-ভিত্তিক ই-পাসপোর্ট দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রবাসী তীর্থ দর্শন যোজনা গ্রহণ করা হচ্ছে। এই যোজনায় তিনি পাঁচটি বিদেশি পরিবারকে ভারত সফরে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য প্রত্যেক প্রবাসী ভারতীয়কে আহ্বান জানান। গান্ধীজী এবং গুরু নানক দেবজীর মূল্যবোধ ও আদর্শ প্রচারে অনাবাসী ভারতীয়দের অনুরোধ জানিয়ে শ্রী মোদী তাঁদেরকে গান্ধীজী ও গুরু নানকের জন্মবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে সামিল হওয়ার আহ্বান জানান। বাপুর পছন্দের ‘বৈষ্ণবজন’ ভজনটিকে সমগ্র বিশ্ব সাদরে স্বাগত জানানোয় আমরা গর্ব অনুভব ���রছি বলে প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। প্রবাসী ভারতীয় দিবসকে সফল করে তুলতে কাশীর মানুষের উষ্ণ অভ্যর্থনা ও আতিথেয়তার প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যালয় পর্ষদগুলির পরীক্ষার প্রাক্কালে তিনি আগামী ২৯ তারিখ বেলা ১১টায় ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানে ‘নমো’ অ্যাপের মাধ্যমে অভিভাবক ও পড়ুয়াদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এবারের প্রবাসী ভারতীয় দিবসের প্রধান অতিথি মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জগন্নাথ প্রবাসী ভারতীয়দের পিতৃপুরুষদের মাতৃভূমির সঙ্গে সম্পর্ক ও স্মৃতিকথার বিভিন্ন প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন। হিন্দি ও ইংরাজিতে তাঁর ভাষণে শ্রী জগন্নাথ বলেন, এ ধরণের সমাবেশ অভিন্ন ইতিহাস ও সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত পরিবারের এক সদস্য হিসাবে প্রবাসী ভারতীয়দের পরিচিতিকে আরও মজবুত করে। তিনি বলেন, ভারত যদি অনন্য হয়, তবে ভারতীয়ত্ব সর্বজনীন। এক শিক্ষিত ও আত্মনির্ভরশীল প্রবাসী মানুষের সংগঠন দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে বলেও তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। ভোজপুরি উচ্চারণের মধ্য দিয়ে সমবেত মানুষের মন জয় করে তিনি ঘোষণা করেন যে, মরিশাস প্রথম আন্তর্জাতিক ভোজপুরি উৎসবের আয়োজন করবে। অনুষ্ঠানের স্বাগত ভাষণে বিদেশ মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদীর অনন্য সাধারণ চারিত্রিক দৃঢ়তাসম্পন্ন নেতৃত্বের দরুণ ভারত আজ গর্বিত। মাতৃভূমির সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য তিনি প্রবাসী ভারতীয়দের ধন্যবাদ দেন। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন, প্রবাসী ভারতীয় দিবস এবং কুম্ভমেলা এই দুটি উৎসব একসঙ্গে উত্তর প্রদেশে আয়োজন ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ – এর রূপকেই প্রতিফলিত করে। প্রধানমন্ত্রী ‘ভারতকে জানুন’ শীর্ষক ক্যুইজ প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের সংবর্ধিত করেন। তরুণ প্রজন্মের অনাবাসী ভারতীয়দের জন্য এই ক্যুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রবাসী ভারতীয় দিবসের সমাপ্তি অনুষ্ঠান আগামিকাল। সমাপ্তি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি শ্রী রাম নাথ কোবিন্দ মনোনীত প্রবাসী ভারতীয়দেরকে তাঁদের অসাধারণ অবদানের জন্য পুরস্কৃত করবেন। প্রবাসী ভারতীয় দিবস সম্মেলন শেষে ২৪ জানুয়ারি সফররত অনাবাসী ভারতীয়দের প্রতিনিধিদল প্রয়াগরাজে কুম্ভমেলায় যাবেন। এরপর, এরা ২৫ তারিখ দিল্লি পৌঁছবেন, পরদিন ২৬ তারিখ নতুন দিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবসের শোভাযাত্রা প্রত্যক্ষ করবেন।",15ನೇ ಪ್ರವಾಸಿ ಭಾರತೀಯ ದಿವಸವನ್ನು ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿಯವರು ವಾರಾಣಸಿಯಲ್ಲಿ ಉದ್ಘಾಟಿಸಿದರು +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B3%80%E0%B2%AA%E0%B2%97%E0%B2%B3-%E0%B2%B8%E0%B2%AE%E0%B2%97%E0%B3%8D%E0%B2%B0-%E0%B2%85%E0%B2%AD%E0%B2%BF%E0%B2%B5%E0%B3%83%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%AF/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বিভিন্ন দ্বীপের সামগ্রিক উন্নয়নের প্রগতি পর্যালোচনা করেন। ২০১৭-র পয়লা জুন, কেন্দ্রীয় সরকার দ্বীপ উন্নয়ন সংস্হা গঠন করে। তাতে সামগ্রিক উন্নয়ন তালিকায় আনা হয় ২৬টি দ্বীপকে। মূল পরিকাঠামোমূলক প্রকল্প, ডিজিটাল সংযোগ, গ্রিন এনার্জি, বর্জ্য পরিচালন, মাছ চাষ বাড়ানো, পর্যটন-ভিত্তিক প্রকল্পগুলির উন্নয়ন-সহ সামগ্রিক উন্নয়নের বিভিন্ন উপাদান নিয়ে নীতি আয়োগ একটি রিপোর্ট পেশ করে। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের কাজকর্ম পর্যালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী সুসংহত পর্যটন কেন্দ্রিক বাস্তু ব্যবস্হার উন্নয়ন ঘটানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। দ্বীপগুলিকে সৌরশক্তির ওপর ভিত্তি করে, শক্তিক্ষেত্রে আত্মনির্ভর করে তোলার জন্যও প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানান। পাশাপাশি, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ভ্রমণকারী বিদেশীদের জন্য নিয়ন্ত্রিত এলাকা অনুমতিপত্রের প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সিদ্ধান্ত নিয়েও আলোচনা করেন শ্রী মোদী। লাক্ষাদ্বীপের কাজকর্ম পর্যালোচনাকালে, প্রধানমন্ত্রীকে টুনা মাছ চাষ বাড়ানোর ব্যাপারে কি কি ব্যবস্হা নেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে জানানো হয়। লাক্ষাদ্বীপে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার কাজকর্মের প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। /",ದ್ವೀಪಗಳ ಸಮಗ್ರ ಅಭಿವೃದ್ದಿಯ ಪ್ರಗತಿ ಪರಾಮರ್ಶಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E2%80%8C-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%9F/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B2%AE%E0%B3%8D%E0%B2%B8%E0%B3%8D-%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%9A%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%97%E0%B2%B3%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%AA%E0%B2%B0-2/,"কাস্টমস্‌ সম্পর্কিত বিষয়ে সহযোগিতা প্রসারের লক্ষ্যে ভারত ও আর্মেনিয়ারমধ্যে একটি চুক্তি সম্পাদন ও তাকে সমর্থনের লক্ষ্যে আনীত এক প্রস্তাবে আজ সম্মতিদিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিতবৈঠকে স্থির হয়েছে যে, দুটি দেশের সরকারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় অনুমোদন লাভের পরইএই সহযোগিতা চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হবে। দু’দে���ের তরফে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলিকূটনৈতিকভাবে সমস্ত রকম আইনগত কাজকর্ম সেরে ফেলা হয়েছে, এই মর্মে বিজ্ঞপ্তিপ্রকাশের পরই এই চুক্তিটি কার্যকর হবে। কাস্টমস্‌ সংক্রান্ত অপরাধ প্রবণতা রোধ এবং অপরাধমূলক ঘটনাবলীর তদন্ত ওঅনুসন্ধানের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক তথ্য বিনিময়ের মাধ্যমে সহযোগিতা প্রসারের কথা বলাহয়েছে প্রস্তাবিত চুক্তির আওতায়। এরফলে, দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা-বাণিজ্যের সুবিধাছাড়াও দু’দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানির বিষয়গুলিকে ছাড়পত্র দানেরও বিশেষসুবিধা হবে।",ಕಸ್ಟಮ್ಸ್ ವಿಚಾರಗಳಲ್ಲಿ ಪರಸ್ಪರ ನೆರವು ಮತ್ತು ಸಹಕಾರಕ್ಕಾಗಿ ಭಾರತ ಮತ್ತು ಆರ್ಮೇನಿಯಾ ನಡುವೆ ಒಪ್ಪಂದಕ್ಕೆ ಅಂಕಿತ ಹಾಕಲು ಸಂಪುಟದ ಸಮ್ಮತಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%95-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B5-%E0%B2%97%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%B9%E0%B2%95-%E0%B2%B9%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B3%81%E0%B2%97%E0%B2%B3-%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%A8-2/,"বিশ্ব গ্রাহক অধিকার দিবসেপ্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীবলেছেন, ‘ বিশ্ব গ্রাহক অধিকার দিবসে সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। গ্রাহকরা দেশের অর্থনীতিতেএকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ভারত সরকার শুধুমাত্র গ্রাহক সুরক্ষায় নয়,গ্রাহকদের সমৃদ্ধির বিষয়েও সমান গুরুত্ব দিচ্ছে। ’ /",ವಿಶ್ವ ಗ್ರಾಹಕ ಹಕ್ಕುಗಳ ದಿನದಂದು ಶುಭಾಶಯ ಸಲ್ಲಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%A5-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%98%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AC%E0%B2%BF%E0%B2%B9%E0%B2%BE%E0%B2%B0-%E0%B2%85%E0%B2%AA%E0%B2%98%E0%B2%BE%E0%B2%A4%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%AE%E0%B3%83%E0%B2%A4%E0%B2%AA%E0%B2%9F%E0%B3%8D%E0%B2%9F/,প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীবিহারে পথ-দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে শোকপ্রকাশ করেছেন । প্রধানমন্ত্রীবলেছেন “ বিহারের আরারিয়া-র কাছে পথ-দুর্ঘটনায় প্রাণহানির খবরেঅত্যন্ত দুঃখিত । নিহতের পরিবারবর্গের প্রতি রইল আমার সমবেদনা । আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি । ”,ಬಿಹಾರ ಅಪಘಾತದಲ್ಲಿ ಮೃತಪಟ್ಟವರಿಗೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಸಂತಾಪ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%93%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B8%E0%B2%BF%E0%B2%82%E0%B2%97%E0%B2%BE%E0%B2%AA%E0%B3%81%E0%B2%B0-%E0%B2%93%E0%B2%AA%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%B6%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%A8/,"নয়াদিল্লি, ১৭ জুলাই, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী প্রথমবার সিঙ্গাপুর ওপেন ব্যাডমিন্টনের খেতাব জয়ে পি ভি সিন্ধুকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দেশের জন্য এটি অত্যন্ত গৌরবের এবং ভবিষ্যতের খেলোয়াড়রা এর ফলে অনুপ্রাণিত হবে। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী শ্রী অনুরাগ সি ঠাকুরের এক ট্যুইটের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “প্রথমবার সিঙ্গাপুর ওপেনের খেতাব জয়ে @Pvsindhu1-কে অভিনন্দন জানাই। তিনি আরও একবার তাঁর ব্যতিক্রমী ক্রীড়া প্রতিভা প্রদর্শন করে সাফল্য অর্জন করলেন। দেশের জন্য এটি অতন্ত গৌরবের এবং ভবিষ্যতের খেলোয়াড়রা এর ফলে অনুপ্রাণিত হবে।”",ಸಿಂಗಾಪುರ ಓಪನ್ ಪ್ರಶಸ್ತಿಯನ್ನು ಮೊದಲ ಬಾರಿಗೆ ಗೆದ್ದ ಪಿ.ವಿ.ಸಿಂಧು ಅವರಿಗೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಅಭಿನಂದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AB%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D-2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/1918%E0%B2%B0%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%B9%E0%B3%88%E0%B2%AB%E0%B2%BE-%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%AE%E0%B3%8B%E0%B2%9A%E0%B2%A8%E0%B3%86%E0%B2%97%E0%B3%86-%E0%B2%AC%E0%B2%B2%E0%B2%BF-2/,"১৯১৮ সালেহাইফা-কে মুক্ত করার লক্ষ্যে যে সমস্ত বীর ভারতীয় জওয়ান তাঁদের জীবন উৎসর্গকরেছিলেন, তাঁদের উদ্দেশে সম্মান ও অভিবাদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্রমোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “হাইফাদিবসে আমি অভিবাদন জানাই সেই সমস্ত বীর ভারতীয় সেনানীকে যাঁরা হাইফা-কে মুক্ত করারলক্ষ্যে তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন ১৯১৮ সালে। ব্যক্তিগতভাবেগত জুলাই মাসে হাইফা সফর ও পরিদর্শন করে সেখানে আমিআমার শ্রদ্ধাও নিবেদন করেছি।”",1918ರಲ್ಲಿ ಹೈಫಾ ವಿಮೋಚನೆಗೆ ಬಲಿದಾನಗೈದ ಭಾರತೀಯ ವೀರ ಯೋಧರಿಗೆ ಪ್ರಧಾನಿ ನಮನ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A7%8B/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B3%81%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BE-%E0%B2%AB%E0%B2%B2%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B3%81%E0%B2%AD%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B2%B3-%E0%B2%9C%E0%B2%A4%E0%B3%86-%E0%B2%A8%E0%B2%BE/,"‘মুদ্রা’যোজনার ১০০ জন সুফলভোগীর সঙ্গে আগামীকাল রাজধানীর এক অনুষ্ঠানে আলাপচারিতায় মিলিতহবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। কোনরকমগ্যারান্টি ছাড়াই সহজ ঋণদানের মাধ্যমে দেশের তরুণ ও যুবক সমাজকে শিল্পোদ্যোগেরকাজে উৎসাহিত করতে ‘প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা’র সূচনা হয় একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণসরকারি কর্মসূচি হিসাবে। তথ্য ও পরিসংখ্যান সূত্রে প্রকাশ যে, এ বছরের ২৩ মার্চপর্যন্ত এই যোজনার আওতায় মোট ২,২৮,১৪৪ কোটি ৭২ লক্ষ টাকার ৪,৫৩,৫১,৫০৯টি ঋণ সহায়তামঞ্জুর করা হয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত মোট ঋণদানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২,২০,৫৯৬কোটি টাকা। প্রসঙ্গতউ��্লেখ্য, কর্পোরেটের আওতার বাইরে ক্ষুদ্র বাণিজ্যিক প্রচেষ্টার প্রসারের লক্ষ্যেএই কর্মসূচির সূচনা হয় ২০১৫-র ৮ এপ্রিল তারিখে। এর আওতায় শিশু, কিশোর ও তরুণ – এইতিনটি পর্যায়ে সুলভ ঋণদানের সংস্থান রয়েছে। আয়ও উপার্জন বৃদ্ধির কাজে সহায়তাদানের লক্ষ্যে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ‘মুদ্রা’ ঋণদেওয়া হয় এই কর্মসূচির আওতায়। অন্যদিকে, ‘শিশু’ পর্যায়ে ঋণদানের মাত্রা হল ৫০হাজার থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। ‘কিশোর’ পর্যায়ের আওতায় ঋণদানের পরিমাণ ৫ থেকে ১০লক্ষ টাকা। শস্যঋণ, ভূমি বিকাশ, নদী-নালা-কূপ ও জলসেচের প্রসার ও উন্নয়নের জন্য কৃষি সংশ্লিষ্টক্ষেত্রগুলিতে আয় ও উপার্জন বৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সহায়তাদানের লক্ষ্যে ‘প্রধানমন্ত্রীমুদ্রা যোজনা’ কর্মসূচিটির সম্প্রসারণ ঘটেছে এপ্রিল, ২০১৬ থেকে। /",ಮುದ್ರಾ ಫಲಾನುಭವಿಗಳ ಜತೆ ನಾಳೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಮಾತುಕತೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/3-%E0%B2%A8%E0%B3%87-%E0%B2%B6%E0%B2%A4-%E0%B2%95%E0%B3%8B%E0%B2%9F%E0%B2%BF-%E0%B2%B8%E0%B3%8C%E0%B2%B2%E0%B2%AD%E0%B3%8D%E0%B2%AF-%E0%B2%B5%E0%B2%82%E0%B2%9A%E0%B2%BF%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%95/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ উত্তরপ্রদেশের বৃন্দাবন সফর করেন। বৃন্দাবন চন্দ্রদ্বয় মন্দিরে অক্ষয় পাত্র ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের দুঃস্হ শিশুদের মধ্যে তিনশো কোটিতম থালি বিতরণ উপলক্ষ্যে এক ফলকের আবরণ উন্মোচন করেন। এই উপলক্ষে, ইসকনের আচার্য্য শ্রীল প্রভুপাদের বিগ্রহে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান তিনি। এই অনুষ্ঠানে উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল শ্রী রাম নায়েক, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অক্ষয় পাত্র ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান স্বামী মধু পন্ডিত দাশ সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি উপস্হিত ছিলেন। এই উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী অক্ষয় পাত্র ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন প্রয়াসের উচ্ছসিত প্রশংসা করে বলেন, দেড় হাজার শিশুকে মধ্যাহ্নকালীন আহার সরবরাহে যে উদ্যোগের সূচনা হয়েছিল, আজ তা দেশজুড়ে ১৭ লক্ষ শিশুর কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অটল বিহারী বাজপেয়ীজির আমলে প্রথম থালি বিতরণ করা শুরু হয়েছিল আর এখন তাঁর ৩০০ কোটি তম থালি বিতরণের সৌভাগ্য হয়েছে। পর্যাপ্ত পুষ্টি এবং স্বাস্হ্যকর শৈশব নতুন ভারতের ভিত্তি বলে শ্রী মোদী উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাস্হ্যের সঙ্গে যুক্ত গুরুত্বপূর্ণ তিন��ি বিষয়- পুষ্টি, টিকাকরণ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর তাঁর সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে। এই লক্ষে সারা দেশে জাতীয় পুষ্টি মিশন, মিশন ইন্দ্রধনুষ ও স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মতো কর্মসূচি রূপায়িত হচ্ছে। প্রত্যেক মা ও শিশুকে সুষম পুষ্টি প্রদানে গত বছর শুরু হওয়া জাতীয় পুষ্টি মিশনের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, এই উদ্যোগ তাঁর সরকারের অঙ্গীকারকেই প্রতিফলিত করে। ‘প্রতিটি মা ও শিশুকে আমরা যদি সুষম পুষ্টি প্রদানের ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করি, তাহলে বহু জীবন বাঁচানো সম্ভব হবে’ বলেও প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। মিশন ইন্দ্রধনুষ কর্মসূচি প্রসঙ্গে শ্রী মোদী জানান, জাতীয় স্তরের এই কর্মসূচিতে আরও ৫টি টিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৩ কোটি ৪০ লক্ষ শিশু এবং ৯০ লক্ষ গর্ভবতী মহিলাকে টিকা দেওয়া হয়েছে। এক অগ্রণী আন্তর্জাতিক মেডিক্যাল জার্নাল বিশ্বের সেরা ১২টি কর্মসূচির মধ্যে মিশন ইন্দ্রধনুষকে চিহ্নিত করায় প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ ব্যক্ত করেন। স্বচ্ছ ভারত অভিযান ও অনাময়তা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী জানান, এক আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে নিয়মিত শৌচাগার ব্যবহারের ফলে তিন লক্ষ মানুষের জীবনরক্ষা সম্ভব। এই লক্ষ্যপূরণেই স্বচ্ছ ভারত অভিযান রূপায়িত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী মাতৃ বন্দনা যোজনা, উজ্জ্বলা যোজনা, রাষ্ট্রীয় গোকূল মিশন সহ একাধিক উদ্যোগের কথা তুলে ধরে শ্রী মোদী জানান, উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় কেবল উত্তরপ্রদেশেই বিনামূল্যে ১ কোটি গ্যাস সংযোগ দেওয়া হয়েছে। গো-সম্পদের সংরক্ষণ, সুরক্ষা ও জীনগত মানোন্নয়নে রাষ্ট্রীয় কামধেনু আয়োগ গঠন করা হচ্ছে। গবাদি পশুপালন ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সরকারি সহায়তা দানের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, কিষান ক্রেডিট কার্ডের আওতায় এদের প্রত্যেককে তিন লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। কৃষক কল্যাণে শুরু হওয়া প্রধানমন্ত্রী কিষান যোজনা প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন, এই উদ্যোগে উত্তরপ্রদেশের কৃষকরাই সবথেকে বেশি উপকৃত হবেন, কারণ এদের অধিকাংশেরই ৫ একরের কম জমি রয়েছে। আমি থেকে আমরা- চিন্তাভাবনায় এই পরিবর্তনের গুরুত্বের বিষয়টি তুলে ধরতে অক্ষয় পাত্র ফাউন্ডেশনের প্রয়াস এই ধরণের মহৎ চিন্তাভাবনায় আমাদেরকে নিজেদের উর্ধে উঠে সমাজের বিষয়ে ভাবতে সাহায্য করে বলে মন্তব্য করে প্রধা��মন্ত্রী তাঁর ভাষণ শেষ করেন। উল্লেখ করা যেতে পারে, মধ্যাহ্নকালীন আহার কর্মসূচির আওতায় লক্ষ লক্ষ শিশুকে গুণগতমানের, স্বাস্হ্যকর ও পুষ্টি সমৃদ্ধ আহার প্রদানে অক্ষয় পাত্র ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক ও রাজ্যসরকারগুলির সঙ্গে ঘনিষ্ট সমন্বয় বজায় রেখে কাজ করে। এই সংগঠন ১২টি রাজ্যের ১৪ হাজার ৭০২টি বিদ্যালয়ে ১৭ লক্ষ ৬০ হাজার শিশুকে মধ্যাহ্নকালীন আহার দিয়ে থাকে। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্হিতিতে ৩০০ কোটিতম দুঃস্হ শিশুর জন্য অন্ন সংস্হানের মাধ্যমে এই ফাউন্ডেশন সমাজের দরিদ্র ও প্রান্তিক সমাজের মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার ক্ষেত্রে আরও একটি মাইলফলক অর্জন করল।",3 ನೇ ಶತ ಕೋಟಿ ಸೌಲಭ್ಯ ವಂಚಿತ ಮಕ್ಕಳ ಊಟದ ವ್ಯವಸ್ಥೆಗೆ ಬೃಂದಾವನದಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿಗಳಿಂದ ಸಾಂಕೇತಿಕ ಚಾಲನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%8F%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%BF-%E0%B2%A4%E0%B3%86%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B3%86-%E0%B2%A4%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%AA%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B2%B2%E0%B3%81-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D/,"নয়া দিল্লি: ১০ নভেম্বর: প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদিরপৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা শুক্রবার দ্বৈত করের ব্যবস্থা এড়াতে এবং আয় করের ক্ষেত্রে আর্থিক দুর্নীতিপ্রতিরোধে ভারত ও কিরঘিজ গণতন্ত্রের মধ্যেকার চুক্তির প্রটোকল সংশোধনীর অনুমোদনদিল| দ্বৈত করের ব্যবস্থা এড়ানোর (ডি.টি.এ.এ.) চুক্তি’রপ্রটোকল সংশোধনীর লক্ষ্য হচ্ছে, ডি.টি.এ.এ.’র ২৬ নম্বর অনুচ্ছেদকে (তথ্যআদান-প্রদান করা) আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা| এর ফলে তথ্য আদান-প্রদানেরসম্ভাব্য সর্বাধিক ক্ষেত্র প্রস্তুত করবে| বর্তমান অনুচ্ছেদ ২৬ নম্বরের মধ্যে এতে৪ এবং ৫ এই দু’টি ধারা যুক্ত হবে| তাতে যে তথ্য চাওয়া হবে, তার ক্ষেত্রে দেশীয় করনয় অথবা তা কোনো ব্যাঙ্ক অথবা অর্থনৈতিক সংস্থা থেকে চাওয়া হয়েছে ইত্যাদি যুক্তিদেখিয়ে তথ্য প্রদানে অস্বীকার করা যাবেনা| ভারত ও কিরঘিজস্থানের মধ্যেকার বর্তমানডি.টি.এ.এ. চুক্তির বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল ২০০১ সালের ০৭ ফেব্রুয়ারি|",ದ್ವಿ ತೆರಿಗೆ ತಪ್ಪಿಸಲು ಮತ್ತು ಆದಾಯದ ಮೇಲಿನ ತೆರಿಗೆಗೆ ಸಂಬಂಧಿಸಿದಂತೆ ಆರ್ಥಿಕ ವಂಚನೆ ತಡೆಯಲು ಭಾರತ ಮತ್ತು ಕಿರ್ಗಿಜ್ ನಡುವಿನ ಒಪ್ಪಂದದ ತಿದ್ದುಪಡಿಯ ಶಿಷ್ಟಾಚಾರಕ್ಕೆ ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%97%E0%B3%81%E0%B2%9C%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%A4%E0%B3%8D-%E0%B2%A8%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%B3%E0%B3%86-%E0%B2%87%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%87/,বুধবার গুজরাট সফরকালেইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী শ্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং তাঁর পত্নী মিসেস সারা নেতানিয়াহু-রসঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মিলিত হবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। আমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকেসবরমতী আশ্রমে যাওয়ার পথে নগরবাসীরা বিপুল ও ব্যাপকভাবে অভ্যর্থনা জানাবেন মিস্টারএবং মিসেস নেতানিয়াহু-কে। আমেদাবাদের দিও ধোলেরাগ্রামে আইক্রিয়েট-এর উদ্বোধন করবেন শ্রী মোদী এবং মিস্টার নেতানিয়াহু। একটিস্টার্ট-আপ প্রদর্শনীও পরিদর্শন করবেন তাঁরা ; আলাপচারিতায়মিলিত হবেন স্টার্ট-আপ সংস্হাগুলির সিইও এবং উদ্ভাবন প্রচেষ্টার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদেরসঙ্গে। একটি ভিডিও সংযোগের মাধ্যমে বনসকান্তা জেলার সুইগাম তালুকে জল লবণমুক্তকরার একটি চলমান গাড়ি-ও এদিন জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন দুই প্রধানমন্ত্রী। একজনসমাবেশেও ভাষণ দেবেন তাঁরা। গুজরাটের সবরকান্তা জেলায় শাক-সব্জিরএকটি উৎকর্ষ কেন্দ্র পরিদর্শনের কর্মসূচিও রয়েছে মিস্টার নেতানিয়াহু এবং শ্রীমোদীর। কেন্দ্রটির কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কেও অবহিত করা হবে তাঁদের দু ’ জনকে। কচ্ছ জেলার কুকামা-তেখেজুর উৎপাদন সম্পর্কিত একটি উৎকর্ষ কেন্দ্রেরও আনুষ্ঠানিক সুচনা করবেন দুইপ্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁরা আলাপচারিতায় মিলিত হবেন কৃষকদের সঙ্গেও। পরে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীরওনা হবেন মুম্বাই-এর উদ্দেশে।,ಗುಜರಾತ್ ನಲ್ಲಿ ನಾಳೆ ಇಸ್ರೇಲ್ ಪ್ರಧಾನಿ ನೆತನ್ಯಾಹು ಅವರನ್ನು ಬರಮಾಡಿಕೊಳ್ಳಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ ಮೋದಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A7%A9%E0%A7%A7-%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0-%E0%A6%93-%E0%A7%A7-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A6/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A1%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B3%86%E0%B2%82%E0%B2%AC%E0%B2%B0%E0%B3%8D-31-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%9C%E0%B2%A8%E0%B2%B5%E0%B2%B0%E0%B2%BF-1%E0%B2%B0%E0%B2%82%E0%B2%A6/,"আগামী ৩১ডিসেম্বর, ২০১৭ এবং ১ জানুয়ারি, ২০১৮ তারিখে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দুটিগুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। ৩১ ডিসেম্বরতিনি কেরলের ভারকলায় শিবগিরি মঠে ৮৫তম শিবগিরি পূণ্যযাত্রা সমারোহের উদ্বোধনউপলক্ষে ভাষণ দেবেন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। শিবগিরি হল ভারতের এক মহানসন্তপুরুষ তথা সমাজ সংস্কারক শ্রী নারায়ণ গুরুর পবিত্র বাসভূমি। ইংরেজিনববর্ষেরপ্রথম দিনটিতে কলকাতায় অধ্যাপক স���্যেন্দ্রনাথ বোসের ১২৫তম জন্মবার্ষিকীউপলক্ষে এক স্মারক অনুষ্ঠানের সূচনা করবেন তিনি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে।অধ্যাপক সত্যেন্দ্রনাথ বোস ছিলেন একজন স্বনামধন্য ভারতীয় পদার্থ বিজ্ঞানী যিনিকোয়ান্টাম মেকানিক্সের ওপর বিশেষ কাজ ও গবেষণার সুবাদে বিশ্বখ্যাতি অর্জন করেছেন।বোস-আইনস্টাইন মতবাদের জনক ছিলেন তিনি। বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যানের মূলে যেঅণুকণার অস্তিত্ব, তার নাম দেওয়া হয়েছে ‘বোসন’। /",ಡಿಸೆಂಬರ್ 31 ಮತ್ತು ಜನವರಿ 1ರಂದು ಎರಡು ವಿಡಿಯೋ ಸಂವಾದದ ಮೂಲಕ ಭಾಷಣ ಮಾಡಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AD/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B3%82%E0%B2%AC%E0%B2%BE-%E0%B2%B9%E0%B2%BE%E0%B2%97%E0%B3%81-%E0%B2%AD%E0%B2%BE/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে জীবপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ভারত-কিউবা এবং ভারত-কোরিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের বিষয়ে জানানো হয়েছে। গত ২২শে জুন কিউবার হাভানাতে এবং গত ৯ই জুলাই নতুন দিল্লীতে মউ দুটি স্বাক্ষরিত হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কিউবা এবং কোরিয়াকে সহযোগিতা করার প্রয়াসে এই মউ দুটি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এরফলে ভারত-কিউবা এবং ভারত-কোরিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দৃঢ় হবে, বিশেষ করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং এক্ষেত্রে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখা সম্ভব হবে। জীবপ্রযুক্তি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং গবেষণার ক্ষেত্রে কৌশলগত পরিকল্পনা নেওয়ার ব্যাপারেও সাহায্য করবে এই মউ চুক্তি। পাশাপাশি ৫ বছর পর্যন্ত জীব বিজ্ঞান এবং সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৫০ জন স্নাতকোত্তর এবং গবেষনার কাজে নিযুক্ত ছাত্রছাত্রীর কর্মসংস্হানেরও ব্যবস্হা করা সম্ভব হবে। গত ২২শে জুন কিউবার হাভানাতে ভারতের রাষ্ট্রপতির সফরকালে ভারত ও কিউবা জীব প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রসারের জন্য এই দ্বিপাক্ষিক মউ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক এবং কিউবার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ মন্ত্রকের মধ্যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। প্রসঙ্গত, ভারত ও কোরিয়ার মধ্যেও অপর একটি এ ধরনের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যাতে জীব প্রযুক্তি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দু দেশের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি পায় এবং একইসঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বিনিয়োগ ও শিল্প গবেষনামূলক ��াজকর্মও বাড়তে পারে। /…","ಭಾರತ ಮತ್ತು ಕ್ಯೂಬಾ ಹಾಗು ಭಾರತ ಮತ್ತು ಕೊರಿಯಾ ನಡುವೆ ಜೀವತಾಂತ್ರಿಕತೆ ಕ್ಷೇತ್ರದ ಎರಡು ದ್ವಿಪಕ್ಷೀಯ ತಿಳುವಳಿಕಾ ಒಡಂಬಡಿಕೆ, ಸಂಪುಟದಲ್ಲಿ ಪರಾಮರ್ಶೆ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A7%81-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B3%81%E0%B2%82%E0%B2%AC%E0%B3%88%E0%B2%A8-%E0%B2%9C%E0%B3%81%E0%B2%B9%E0%B3%81-%E0%B2%95%E0%B2%A1%E0%B2%B2-%E0%B2%A4%E0%B3%80%E0%B2%B0%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF/,"নয়াদিল্লি, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ মুম্বাইয়ের জুহু সমুদ্র সৈকতে ক্লিনাথন আয়োজন সংক্রান্ত ডা. জিতেন্দ্র সিং-এর এক ট্যুইট সকলের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ভাগ করে নিয়েছেন। তিনি এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। ক্লিনাথন-এ জনগণের অংশগ্রহণের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সমুদ্র সৈকতকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন – “দারুণ ব্যাপার … যাঁরা এই উদ্যোগে যুক্ত হয়েছেন তাঁরা প্রশংসার দাবিদার। ভারতের দীর্ঘ এবং সুন্দর সমুদ্র সৈকত রয়েছে এবং আমাদের সমুদ্রতটকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”",ಮುಂಬೈನ ಜುಹು ಕಡಲ ತೀರದಲ್ಲಿ ಕ್ಲೀನಥಾನ್ ಆಯೋಜನೆ ಬಗ್ಗೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಮೆಚ್ಚುಗೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%9C%E0%B3%8D%E0%B2%AF-%E0%B2%B8%E0%B2%AD%E0%B2%BE-%E0%B2%89%E0%B2%AA-%E0%B2%B8%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%A7%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B2%B0%E0%B2%BE/,"রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হওয়ায় শ্রী হরিবংশ-কে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী অভিনন্দন জানিয়েছেন। সংসদের উচ্চ কক্ষে ডেপুটি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের অব্যবহিত পরেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অসুস্থতা কাটিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠার পর সংসদের এই কক্ষের নেতা শ্রী অরুণ জেটলি পুনরায় কক্ষে ফিরে আসায় তিনি অত্যন্ত খুশি। আজ বৃহস্পতিবার (০৯ আগস্ট) আমরা ভারতছাড়ো আন্দোলনের বার্ষিকী উদযাপন করছি বলেও প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করিয়ে দেন। তিনি বলেন, হরিবংশজি যেখান থেকে এসেছেন, সেই বালিয়ার সঙ্গে ১৮৫৭ সালে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে সমগ্র স্বাধীনতার আন্দোলনেরই যোগসূত্র রয়েছে। শ্রী হরিবংশ লোকনায়ক জয়প্রকাশ নারায়ণের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়েছেন বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রশেখরজী-র সঙ্গেও হরিবংশজীর-র কাজ করার কথা স্মরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, চন্দ্রশেখরজী-র সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা থাকার সুবাদে হরিবংশজী আগাম জানতে পেরেছিলেন যে, তিনি পদত্যাগ করবেন কিন্তু হরিবংশজী-র নিজস্ব সংবাদপত্র থাকা সত্ত্বেও তিনি সে খবর জানাননি। নৈতিকতা জনসেবার প্রতি তাঁর অঙ্গীকারের দিকটিই এই ঘটনা থেকে প্রতিফলিত হয় বলে প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, হরিবংশজী একজন মনযোগী পাঠক এবং বিশিষ্ট লেখক। তিনি বহু বছর সমাজের সেবা করেছেন। রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের শ্রী বি কে হরিপ্রসাদকেও প্রধানমন্ত্রী অভিনন্দন জানান। নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী রাজ্যসভার চেয়ারম্যান-সহ সদস্যদের ধন্যবাদ জানান। …",ರಾಜ್ಯ ಸಭಾ ಉಪ ಸಭಾಧ್ಯಕ್ಷರಾಗಿ ಶ್ರೀ ಹರಿವಂಶ ಅವರ ಆಯ್ಕೆಗೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಪ್ರತಿಕ್ರಿಯೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%9C%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%A3-%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A7%9C%E0%A6%95-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%B0%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%BE-%E0%B2%A8%E0%B2%A1%E0%B3%81%E0%B2%B5%E0%B3%86-%E0%B2%B0%E0%B2%B8/,"ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে সড়ক পরিবহণ ও সড়ক শিল্পক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা সংক্রান্ত একটি সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের প্রস্তাবে আজ (তেসরা অক্টোবর) অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে মন্ত্রিসভার বৈঠকে গৃহীত এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সমঝোতাপত্রটি রাশিয়ার রাষ্ট্রপতির আগামী ভারত সফরের সময় স্বাক্ষরিত হবে। পরিবহণ ও মহাসড়ক ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য দু’দেশের পক্ষ থেকে এই সমঝোতাপত্র তৈরি করা হয়। এর ফলে, দু’দেশের সড়ক পরিবহণ ও সড়ক শিল্পের বিকাশ ঘটবে উপকৃত হবে এবং রাশিয়ার সঙ্গে ইন্টেলিজেন্ট ট্রান্সপোর্ট সিস্টেমের ক্ষেত্রে একটি দীর্ঘমেয়াদি ও কার্যকর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়তে সাহায্য করবে। প্রসঙ্গত, উপগ্রহ-ভিত্তিক টোল ব্যবস্থা রূপায়ণের জন্য রাশিয়া প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা তৈরি করেছে। একইভাবে, ঐ দেশ ইন্টেলিজেন্ট ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও গড়ে তুলেছে। সড়ক পরিবহণের প্রযুক্তির ক্ষেত্রে রাশিয়ার প্রমাণিত অভিজ্ঞতার ফলে ভারত লাভবান হবে।",ಭಾರತ ಮತ್ತು ರಶ್ಯಾ ನಡುವೆ ರಸ್ತೆ ಸಾರಿಗೆ ಮತ್ತು ರಸ್ತೆ ಕೈಗಾರಿಕೋದ್ಯಮದಲ್ಲಿ ದ್ವಿಪಕ್ಷೀಯ ಸಹಕಾರಕ್ಕಾಗಿರುವ ತಿಳುವಳಿಕಾ ಒಡಂಬಡಿಕೆಗೆ ಸಂಪುಟದ ಅಂಗೀ��ಾರ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%97%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%93-2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B2%B0-%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B3%87%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A6-%E0%B2%B8%E0%B2%B9%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B2%BE/,"নতুন দিল্লীতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৃহস্পতিবারের (৬ ডিসেম্বর) বৈঠকে ভারত ও জাপানের মধ্যে পরিবেশমূলক কর্মপদ্ধতি সংক্রান্ত সমঝোতাপত্রে অনুমোদন মিলেছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরের সময় গত ২৯ অক্টোবর এই সহযোগিতা-সমঝোতাপত্রটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই সমঝোতাপত্রের ফলে দুই দেশের মধ্যে পরিবেশের সুরক্ষা এবং প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনার মতো বিষয়গুলিতে আরও দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। এমনকি, এই সমঝোতার ফলে দুই দেশের মধ্যে তথ্য ও প্রযুক্তি বিনিময়ের পথও প্রশস্ত হবে। পরিবেশ অবক্ষয়ের প্রভাব সমাজে আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর মানুষের ওপর সবচেয়ে বেশি পড়ে। আশা করা হচ্ছে, এই সমঝোতার ফলে পরিবেশের আরও ভালো সুরক্ষা ও সংরক্ষণ তথা জলবায়ু পরিবর্তনের কার্যকর মোকাবিলা এবং জীববৈচিত্র্যের সংরক্ষণের আরও ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও শ্রেষ্ঠ পন্থাপদ্ধতিগুলির আহরণ আরও সহজলভ্য হয়ে উঠবে।",ಪರಿಸರ ಕ್ಷೇತ್ರದ ಸಹಕಾರಕ್ಕಾಗಿ ಭಾರತ ಮತ್ತು ಜಪಾನ್ ನಡುವಿನ ಸಹಕಾರ ಒಪ್ಪಂದಕ್ಕೆ ಸಂಪುಟದ ಸಮ್ಮತಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%93-%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A3-%E0%A6%86%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A7/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%A6%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B2%BF%E0%B2%A3-%E0%B2%86%E0%B2%AB%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%95-3/,"‘ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে ২০ বছরের কৌশলগত অংশীদারিত্ব’কে নিয়ে দু’দেশের মধ্যে যৌথভাবে ডাকটিকিট প্রকাশের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভাকে আজ জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকটি হয়। যৌথ ডাকটিকিটগুলি জুন মাসে প্রকাশ করা হয়। এই ডাকটিকিটগুলিতে ভারতের দীনদয়াল উপাধ্যায় এবং দক্ষিণ আফ্রিকার অলিভার রেজিনাল্ড টাম্বোর ছবি রয়েছে। প্রসঙ্গত, মে মাসে এই বিষয়ে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে একটি সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়।",ಭಾರತ ಮತ್ತು ದಕ್ಷಿಣ ಆಫ್ರಿಕಾ ನಡುವೆ ಜಂಟಿ ಅಂಚೆ ಚೀಟಿ ವಿತರಣೆಗೆ ಸಂಪುಟ ಅಂಗೀಕಾರ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9A%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%A6/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/4%E0%B2%A8%E0%B3%87-%E0%B2%85%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%B7%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80%E0%B2%AF-%E0%B2%AF%E0%B3%8B%E0%B2%97-%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%A8/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, যোগের মধ্যে বিশ্বের সমগ্র মানুষকে ঐক্যের বন্ধনে আবদ্ধ রাখার এক অনন্যশক্তি নিহিত রয়েছে। উত্তরাখন্ডের দেরাদুনে অরণ্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে চতুর্থ আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উপলক্ষে এক বিশাল জনসমাবেশে তিনি বৃহস্পতিবার (২১ জুন) ভাষণ দিচ্ছিলেন। এই প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে শ্রী মোদী প্রায় ৫০ হাজার যোগ অনুরাগী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে যোগাসন, প্রাণায়াম ও ধ্যান করেন। “আজ সারা বিশ্ব জুড়ে এটি এক গর্বের মুহূর্ত; যোগের সঙ্গে সঙ্গেই সূর্যের উজ্জ্বলতা ও উষ্ণতাকে মানুষ স্বাগত জানাচ্ছেন। দেরাদুন থেকে ডাবলিন, সাংহাই থেকে শিকাগো এবং জাকার্তা থেকে জোহানেসবার্গ – সর্বত্রই যোগ ছড়িয়ে পড়ছে বলে প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। সমগ্র বিশ্বের যোগ অনুরাগীদের এক সুস্পষ্টবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা দুনিয়া যোগকে স্বেচ্ছায় গ্রহণ করেছে এবং এর প্রতিফলন ঘটছে প্রতি বছর যোগ দিবস উদযাপনের মধ্য দিয়ে। তিনি আরও বলেন, সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণের উদ্দেশ্যে যোগ দিবস অন্যতম বৃহৎ গণ-আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমগ্র বিশ্ব আমাদের শ্রদ্ধা করুক – এটাই যদি আমরা চাই, তাহলে আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্য ও পরম্পরাকে সম্মান জানাতে আমরা কখনই দ্বিধাবোধ করব না। তিনি বলেন, যোগ অনুপম ও সুন্দর কারণ, এটি প্রাচীন হলেও এখনও আধুনিক। যোগ অপরিবর্তনীয় তথাপি এর বিবর্তন ঘটছে। আমাদের অতীত ও বর্তমানের পাশাপাশি, ভবিষ্যতেরও আশার আলো দেখাচ্ছে। যোগের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ ব্যক্তিগতভাবে এবং সামাজিক দিক থেকে আজ যে সমস্ত সমস্যার সম্মুখীন তার অধিকাংশেরই সমাধান যোগের মধ্যে নিহিত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, জীবন থেকে টেনশন বা মানসিক উত্তেজনা ও অপ্রয়োজনীয় উদ্বেগ দূর করে যোগ এক শান্তিপূর্ণ, সৃজনশীল ও পরিতৃপ্তিপূর্ণ জীবনের সন্ধান দিতে পারে। বিভেদের পরিবর্তে যোগ ঐক্যবদ্ধ করে। বিদ্বেষের পরিবর্তে যোগ সহমর্মিতা প্রকাশ করে। ক্রমবর্ধমান পীড়ার পরিবর্তে যোগ উপশম প্রদান করে বলেও প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন।",4ನೇ ಅಂತಾರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಯೋಗ ದಿನದಂದು ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿಯವರ ಭಾಷಣ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE-%E0%A6%AD%E0%A6%BE-3/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%89%E0%B2%9C%E0%B3%8D%E0%B2%AC%E0%B3%86%E0%B2%95%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%BE%E0%B2%A8-4/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বুধবারের (২৬ সেপ্টেম্বর) বৈঠকে ভারত ও উজবেকিস্তানের মধ্যে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সহযোগিতার লক্ষ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তাবে সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসাক্ষেত্রে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি, বিশেষ করে মেডিকেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির গবেষণাগারে প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি এবং ওষুধপত্রের ব্যবসায়িক সহযোগিতা বৃদ্ধি, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবা শক্তিশালী করা এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্র গড়ে তোলা, মেডিকেল এবং স্বাস্থ্য গবেষণার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার বিনিময় করা, টেলি-মেডিসিন ও বৈদ্যুতিন পদ্ধতিতে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য ব্যবস্থার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তির বিনিময়, মাতৃত্বকালীন ও শিশু স্বাস্থ্য সুরক্ষা, সংক্রমণযোগ্য ও সংক্রমণযোগ্য নয় – এই ধরণের রোগ-ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ, রোগের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলা ও নজরদারির ব্যবস্থা, ওষুধপত্র এবং এই ধরণের পণ্যদ্রব্য বিষয়ে একটি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। এ বিষয়ে পর্যালোচনার জন্য একটি কর্মীগোষ্ঠী গড়ে তোলারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।",ಭಾರತ ಮತ್ತು ಉಜ್ಬೆಕಿಸ್ತಾನ ನಡುವೆ ಆರೋಗ್ಯ ಮತ್ತು ವೈದ್ಯಕೀಯ ವಿಜ್ಞಾನ ಕ್ಷೇತ್ರದಲ್ಲಿ ಸಹಕಾರ ಕುರಿತ ಒಪ್ಪಂದಕ್ಕೆ ಸಂಪುಟ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%93-%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B3%83%E0%B2%B7%E0%B2%BF-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%AA%E0%B3%82%E0%B2%B0%E0%B2%95-%E0%B2%B5%E0%B2%B2%E0%B2%AF%E0%B2%A6-%E0%B2%B8%E0%B2%B9%E0%B2%95%E0%B2%BE/,"কৃষি এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধিতে উদ্দেশ্যে ভারত ও লেবাননের মধ্যে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের বিষয়টি অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। নতুন দিল্লিতে আজ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রসঙ্গত, কৃষি ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ফলে দুটি দেশই উপকৃত হবে। দুই দেশ একে অপরের শীর্ষ কৃষি অনুশীলন পদ্ধতিগুলি গ্রহণ করে এগোতে পারবে এর ফলে, কৃষকদের কৃষি উ��পাদনের পরিমাণ বাড়বে। পাশাপাশি, বিশ্বের বাজারের সুবিধাও তাঁরা পাবেন। উন্নত পদ্ধতিতে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বিশ্ব বাজারের সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে এই চুক্তি সহায়ক হবে। একই সঙ্গে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির প্রযুক্তি উদ্ভাবনের সম্ভাবনা বাড়বে এবং খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টি সুনিশ্চিত হবে।",ಕೃಷಿ ಮತ್ತು ಪೂರಕ ವಲಯದ ಸಹಕಾರಕ್ಕಾಗಿ ಲೆಬನಾನ್ ಮತ್ತು ಭಾರತ ನಡುವಿನ ತಿಳಿವಳಿಕೆ ಒಪ್ಪಂದಕ್ಕೆ ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A6%E0%B3%87%E0%B2%B6%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B2%A6-%E0%B2%86%E0%B2%B6%E0%B2%BE-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A4%E0%B2%BF%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%A7%E0%B2%BF/,"দেশে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত প্রায় ৯০ জন আশা প্রতিনিধির একটি দল আজ (বৃহস্পতিবার, ২০ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করে, সম্প্রতি তাঁদের ভাতা বৃদ্ধি ও বিমার সুবিধা প্রদানের কথা ঘোষণা করার জন্য সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। প্রধানমন্ত্রী সারা দেশের আশা ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তাঁর সাম্প্রতিক মতবিনিময়ের কথা স্মরণ করেন। সেদিন আশা কর্মীদের তাঁদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা তাঁর সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার বিষয়টির প্রশংসা করে শ্রী মোদী বলেন, এদের অভিজ্ঞতার কথা নিশ্চিতভাবে বহু মানুষের কাছে অনুপ্রেরণাদায়ক বলে প্রমাণিত হবে। আজ, আশা কর্মীরা আরও শোনালেন, কিভাবে তাঁরা সময় মতো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে গরিব মা ও শিশুদের জীবন রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন। আশা কর্মীদের দক্ষতা ও নিষ্ঠার প্রশংসা করে কালাজ্বরের মতো অসুখ দূরীকরণে বিল ও মেলিন্ডা গেট্‌স-এর মতো ব্যক্তিরাও তাঁদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। গ্রামগুলিতে জীবনযাপনের মানোন্নয়নে বিভিন্ন সরকারি সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় বজায় রেখে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী আশা কর্মীদের আরও নিষ্ঠাবান হবার পরামর্শ দেন। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গরিব মানুষের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে সরকারি প্রকল্প ও উদ্যোগগুলির উদ্দেশ্যের কথাও শ্রী মোদী বিশদে ব্যাখ্যা করেন। আশা প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাতের সময়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী শ্রী জে পি নাড্ডাও উপস্থিত ছিলেন।",ದೇಶಾದ್ಯಂತದ ಆಶಾ ಪ್ರತಿನಿಧಿಗಳಿಂದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಭೇಟಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B3%80%E0%B2%A1%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%AF%E0%B3%81-%E0%B2%95%E0%B3%86-%E0%B2%97%E0%B3%86-%E0%B2%A4%E0%B3%86%E0%B2%B0/,"সুইডেন এবং যুক্তরাজ্য সফরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরুর প্রাক্কালে এক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন : “উত্তর ইউরোপ তথা উত্তর আটলান্টিক দেশগুলির শীর্ষ বৈঠক এবং কমনওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্রগুলির প্রধানদের বৈঠক উপলক্ষে আগামী ১৭-২০ এপ্রিল পর্যন্ত আমি সুইডেন ও যুক্তরাজ্য সফল করব। সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী স্টিফান লফভেনের আমন্ত্রণে আমার প্রথম সুইডেন সফর উপলক্ষে ১৭ এপ্রিল আমি স্টকহোম-এ অবস্থান করব। ভারত ও সুইডেনের পরস্পরের মধ্যে রয়েছে এক উষ্ণ মৈত্রী সম্পর্ক। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং এক মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক তথা নিয়মনীতি পরিচালিত বিশ্ব শৃঙ্খলার ভিত্তিতেই গড়ে উঠেছে আমাদের দু’দেশের এই অংশীদারিত্বের সম্পর্ক। ভারতের উন্নয়ন প্রচেষ্টায় সুইডেন হ’ল আমাদের এক মূল্যবান সহযোগী। প্রধানমন্ত্রী লফভেন এবং আমি দু’দেশের বাণিজ্যিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানেও মিলিত হব। বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উদ্ভাবন প্রচেষ্টা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, দক্ষতা বিকাশ, স্মার্টনগরী, বিশুদ্ধ জ্বালানি, স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগ ও ব্যবহারের ওপর বিশেষ গুরুত্বদানের মাধ্যমে আমাদের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন প্রচেষ্টার একটি দিশাও আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করব। সুইডেনের রাজা মাননীয় কার্ল ষোড়শ গুস্টাফের সঙ্গেও আমি এক সাক্ষাৎকার বৈঠকে মিলিত হব। ভারত ও সুইডেন যুক্তভাবে ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, ডেনমার্ক এবং আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীদের সঙ্গে ১৭ এপ্রিল তারিখে ভারত-নর্ডিক শীর্ষ বৈঠকের আয়োজন করবে। উত্তর ইউরোপ এবং উত্তর আটলান্টিকের এই দেশগুলি নির্মল প্রযুক্তি, পরিবেশগত সমস্যার সমাধান প্রচেষ্টা, বন্দর আধুনিকীকরণ, দক্ষতা বিকাশ এবং উদ্ভাবন প্রচেষ্টার শক্তিতে বিশ্বাস করে। ভারতে রূপান্তরের লক্ষ্যে আমরা যে দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণ করেছি তার সঙ্গে সঙ্গতি ও সাযুজ্য রয়েছে এই দেশগুলির চিন্তাভাবনার। প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে’র আমন্ত্রণে এ মাসের ১৮ তারিখে আমি লণ্ডনে উপস্থিত থাকব। এর আগে আমি শেষবারের মতো যুক্তরাজ্য সফরে গিয়েছিলাম ২০১৫-র নভেম্বরে। এক ���লিষ্ঠ ঐতিহাসিক সম্পর্কের ভিত্তিতেীক আধুনিক অংশীদারিত্বের শরিক হ’ল ভারত ও যুক্তরাজ্য। লণ্ডনে অবস্থান করার সুবাদে আমাদের ক্রমপ্রসারমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে আরও নতুন কিছু মাত্রা যোগ করার মতো সুযোগ আমাদের সামনে উপস্থিত হবে। স্বাস্থ্য পরিচর্যা, উদ্ভাবন প্রচেষ্টা, ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগ ও ব্যবহার, বিদ্যুৎ শক্তির প্রসার, বিশুদ্ধ জ্বালানি এবং সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কিত ক্ষেত্রগুলিতে ভারত-যুক্তরাজ্য অংশীদারিত্বের মাত্রা আরও উন্নীত করার ওপর আমি বিশেষভাবে মনোনিবেশ করব। ‘জীবন্ত সেতু’ এই বিষয়বস্তুকে অবলম্বন করে ভারত ও যুক্তরাজ্যের সম্পর্ককে যাঁরা বহুধা প্রসারিত হতে সাহায্য করেছেন, বিভিন্ন পেশা ও বৃত্তির আরও অনেক মানুষের সঙ্গে আমার যোগাযোগের সুযোগ ঘটবে। মহামান্য রানীর সঙ্গেও এক সাক্ষাৎকারে আমি মিলিত হব। দু’দেশের সিইও-দের সঙ্গেও এক ফাঁকে আমি সংক্ষিপ্ত কিছু আলোচনা সেরে নেব। তাঁরা অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বের এক নতুন কর্মসূচির ওপর ভিত্তি করে কাজ করে চলেছেন। লণ্ডনে একটি উন্নত আয়ুর্বেদ কেন্দ্রের আমি সূচনা করব। সেই সঙ্গে, আন্তর্জাতিক সৌর সমঝোতা মঞ্চের নবীনতম সদস্য হিসাবে স্বাগত জানাব যুক্তরাজ্যকে। ১৯ ও ২০ এপ্রিল যুক্তরাজ্য আয়োজিত কমনওয়েলথ রাষ্ট্র-প্রধানদের বৈঠকে আমি যোগদান করব। সেখানে কমনওয়েলথ-এর নতুন সভাপতি হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করবে মাল্টা। কমনওয়েলথ হ’ল বহু রাষ্ট্রকে নিয়ে গঠিত একটি অসাধারণ মঞ্চ, যা শুধুমাত্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্র এবং ছোট ছোট বিকাশশীল দ্বীপ রাষ্ট্রকেই সাহায্য করে না, সেইসঙ্গে উন্নয়নের যে কোনও প্রশ্নেই আন্তর্জাতিক মঞ্চে সোচ্চার হয়। আমার সুইডেন ও যুক্তরাজ্য সফর এই দেশগুলির সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা প্রচেষ্টার মাত্রাকে আরও উন্নীত করতে সাহায্য করবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে আত্মপ্রত্যয়ী”।",ಸ್ವೀಡನ್ ಮತ್ತು ಯು.ಕೆ. ಗೆ ತೆರಳುವ ಮುನ್ನ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿಯವರ ಹೇಳಿಕೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%AA-%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%9C%E0%B3%8D%E0%B2%AF-%E0%B2%B8%E0%B2%AD%E0%B2%BE-%E0%B2%89%E0%B2%AA%E0%B2%B8%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%AA%E0%B2%A4%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%97%E0%B2%BF-%E0%B2%86/,"মাননীয় সভাপতি মহোদয়, আমি সবার আগে আমার নিজের এবং সভার সকলের পক্ষ থেকে নবনির্বাচিত উপ–সভাপতি শ্রী হরিবংশ নারায়ণ সিং মহোদয়কে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। আমাদের জন্য আরও আনন্দের বিষয় হ�� আরোগ্যলাভের পর মাননীয় অরুণ জেটলিও আজ আমাদের মধ্যে উপস্থিত হয়েছেন। আজ ৯ই আগস্ট। আগস্ট বিপ্লব ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, আর সেই অধ্যায়ে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আত্মবলিদানের ভূমিকা অবিস্মরণীয়। উত্তরপ্রদেশের বালিয়া স্বাধীনতা আন্দোলনের একটি দুর্গ ছিল। ১৮৫৭-র স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে স্বাধীনতা অর্জনের লগ্ন পর্যন্ত বালিয়া বিপ্লবের বিউগল বাজিয়ে, অসংখ্য মানুষের আত্মোৎসর্গ করার ক্ষেত্রে সামনের সারিতে ছিল। মঙ্গল পাণ্ডে থেকে শুরু করে চিত্তু পাণ্ডে হয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধেয় চন্দ্রশেখর পর্যন্ত যে পরম্পরা, তারই সুযোগ্য উত্তরাধিকারী এই শ্রদ্ধেয় হরিবংশ নারায়ণ সিং মহোদয়। তাঁর জন্ম হয়েছে অবিসংবাদী জননেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের গ্রামে। আজ তিনি সেই গ্রামের সঙ্গেই জুড়ে রয়েছেন। জয়প্রকাশ নারায়ণের স্বপ্নগুলি বাস্তবায়ণের লক্ষ্যে গঠিত একটি ট্রাস্ট-এর ম্যানেজিং ট্রাস্টিরূপে তিনি সেটি পরিচালনা করেন। একজন লেখক হিসেবেও তিনি স্বাতন্ত্র্যের অধিকারী ও যথেষ্ট জনপ্রিয়। তাঁর শিক্ষাজীবন কেটেছে বেনারসে। সেখান থেকেই তিনি অর্থশাস্ত্রে স্নাতকোত্তর হওয়ার পর প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সসম্মানেউত্তীর্ণ হয়ে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কে নির্বাচিত হন। কিন্তু তিনি সেখানে যোগদান করেননি। আরও উচ্চশিক্ষার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু বাড়ির পরিস্থিতির কারণে তিনি আবার প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বসে সসম্মানে উত্তীর্ণ হয়ে একটি রাস্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে কর্মজীবন শুরু করেন। সভাপতি মহোদয়, আপনি শুনে খুশি হবেন যে তিনি জীবনের দুটি গুরুত্বপূর্ণ বছর কর্মসূত্রে হায়দ্রাবাদে অতিবাহিত করেন। কখনও মুম্বাই, কখনও হায়দ্রাবাদ, কখনও দিল্লিতে কাটিয়ে একসময় তিনি ব্যাঙ্কের চাকরি ছেড়ে কলকাতায় গিয়ে ‘রবিবার’ নামক খবরের কাগজে যোগ দেন। সাংবাদিক হিসেবে তাঁর খুব নাম হয়। এস পি সিং নামে লিখতেন। টি ভি সাংবাদিক হিসেবেও তিনি বেশ নাম করেন। বিশিষ্ট সাংবাদিক ধর্মবীর ভারতীর সুযোগ্য শিষ্য হিসেবে কাজ শুরু করে হাত পাকিয়ে তিনি পরবর্তীকালে ‘ধর্মযুদ্ধ’ পত্রিকায় কাজ করেন। পরবর্তীকালে দিল্লিতে শ্রদ্ধেয় চন্দ্রশেখরজীর সঙ্গে কাজ করেন। চন্দ্রশেখরজী তাঁকে খুব ভালবাসতেন। পদের গরিমা এবং মূল্যবোধেবলিয়ান এই মানুষটি আগে থেকেই জানতেন যে প্রধানমন্ত্রীর পদ ��েকে চন্দ্রশেখরজী পদত্যাগ করতে চলেছেন। শ্রী হরিবংশ নারায়ণ সিং মহোদয় তখনও সাংবাদিক এবং একটি খবরের কাগজের সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু নিজের কাগজকেও ঘুণাক্ষরে জানতে দেন নি যে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করতে চলেছেন। নিজের পদের গরিমা অনুসারে তিনি এই গোপনীয়তা রক্ষা করেন। এমন খবর জানা থাকা সত্ত্বেও তিনি নিজের খবরের কাগজকেও স্কুপ করে বাহবা কুড়োতে দেননি। হরিবংশ নারায়ণ সিং আবার ‘রবিবার’ কাগজের বিহার সংস্করণের দায়িত্ব নেন। তখন ছিল অবিভক্ত বিহার। তারপর ঝাড়খণ্ড হল। তিনি রাঁচি চলে গেলেন। সেখানে ‘প্রভাত খবর’ কাগজে যোগ দেন। তখন ‘প্রভাত খবর’ এর সার্কুলেশন ছিল মাত্র চারশো। তাঁর জীবন এত বর্ণময়, এতবছর ব্যাঙ্কে চাকরি করেছেন, প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব; তিনি মাত্র চারশো সার্কুলেশনসম্পন্ন কাগজে যোগদান করে নিজের সামর্থ্যে কাগজটিকে বাণিজ্যিক সফল করে তোলেন, জনগণের মুখপত্র করে তোলেন। রাজনীতি থেকে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেন। এটাই তাঁর সাফল্যের মূল কারণ যে তিনি নিজেকে রাজনীতি থেকে দূরে রেখে নিরন্তর সামাজিক সংস্কারের পক্ষে লড়াই চালিয়ে যান। একটি গণআন্দোলন গড়ে তোলার মিশন নিয়ে তিনি কাগজ চালাতেন।সাধারণমানুষশুধুঐ সংবাদপত্রের পাঠক ছিলেন না, অংশীদার হয়ে উঠেছিলেন, ‘প্রভাত খবর’ তাদের মুখপত্র হয়ে উঠেছিল। আজ থেকে বছর বিশেক আগে একদিন হরিবংশ নারায়ণ সিং-এর কাছেখবর আসে যে একাত্তরের যুদ্ধে শহিদ হওয়া মরণোত্তর পরমবীরচক্র বিজয়ী অ্যালবার্ট এক্কার স্ত্রী খুব কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। হরিবংশজি দায়িত্ব নিয়ে পাঠকদের কাছে আবেদন জানিয়ে অর্থসংগ্রহ করে নিজে গিয়ে চার লক্ষ টাকা মরণোত্তর পরমবীরচক্র বিজয়ী অ্যালবার্ট এক্কার স্ত্রীর হাতে পৌঁছে দিয়েছিলেন। একবার একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিকে নকশালরা উঠিয়ে নিয়ে গেলে হরিবংশজি তাঁর কাগজের সোর্স-এর সাহায্য নিয়ে নকশাল অধ্যুষিত অঞ্চলে চলে যান। আর বিভ্রান্ত যুবকদের সঙ্গে কথা বলে, বুঝিয়ে সেই ব্যক্তিকে ছাড়িয়ে আনেন। নিজের জীবনের পরোয়া করেন নি! অর্থাৎ, এমন একজন মানুষ আমাদের এই হরিবংশ নারায়ণ সিং মহোদয়, যিনি অনেক বই লেখার আগে অনেক অনেক বই পড়েছেন, আর খবরের কাগজ পরিচালনা করা, সাংবাদিকদের যথাযথ সংবাদ পরিবেশনে উদ্বুদ্ধ করা কখনোই সহজ কাজ নয়। সমাজের জন্য কাজ করা, সমাজ সংস্কারকের ভূমিকা পালন করা – রাজনীতি থেকে অনেক কঠি�� কাজ। রাজনীতিজ্ঞ হিসেবেও সাংসদরূপে তাঁর সফল কার্যকালের অভিজ্ঞতা সবাইকে উদ্বুদ্ধ করে। কিন্তু সংসদে অধিকাংশ সময় খেলোয়াড়দের থেকেআম্পায়ারকে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সবাই যাতে নিয়ম মেনে খেলে তা সুনিশ্চিত করা, অত্যন্ত কঠিন কাজ। আমার বিশ্বাস, হরিবংশজি অবশ্যই এক্ষেত্রেও সফল হবেন। হরিবংশজীর স্ত্রী আশাজী চম্পারণের মেয়ে। অর্থাৎ, একটি এমন পরিবার যাদের সম্পর্ক মহাত্মা গান্ধী থেকে জয়প্রকাশ নারায়ণ, আর পড়াশুনা রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে, এই প্রেক্ষিত এখন আপনাদের জীবনে খুবই কাজে লাগবে। আমার বিশ্বাস, এখন এই সভার মন্ত্র হয়ে উঠবে, আমাদের সকল সাংসদদের হরিকৃপার জন্য হরি -ভরসায় অপেক্ষা করতে হবে! আর আমি নিশ্চিত যে, আমরা সভাকক্ষের ডানদিকে কিম্বা বাঁদিকে; সেখানেই বসি না কেন, হরিকৃপা থেকে কেউই বঞ্চিত হবো না! এই নির্বাচন এমন ছিল যে দুদিকেই হরি ছিলেন। আজ শ্রী হরিবংশ নারায়ণ সিং মহোদয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন হরিপ্রসাদজী। তাঁর নামের আগে ‘বি কে’ রয়েছে। আমি হরিপ্রসাদজিকে ধন্যবাদ জানাই গণতন্ত্রের গরিমা উচ্চে তুলে ধরে নিজের দ্বায়িত্ব পালনের জন্যে… অনেকেই বলছিলেন যে পরিণাম তো জানি, কিন্তু সাংবিধানিক প্রক্রিয়া যথাযথভাবে পালন করতে হবে। অনেক নতুন সাংসদ এই প্রক্রিয়ার প্রশিক্ষিতও হলেন…… ভোট দিলেন। আমি এই সভায় উপস্থিত সকল মাননীয় সদস্য, সম্মানিত ব্যক্তিকে এই সাংবিধানিক প্রক্রিয়া খুব সুন্দরভাবে পালনের জন্যে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানাই। নবনির্বাচিত উপসভাপতিশ্রী হরিবংশ নারায়ণ সিং মহোদয়ের একটি বৈশিষ্ট, তিনি নিজের খবরের কাগজে একটি নিয়মিত কলাম লিখতেন, সেই জনপ্রিয় কলামটির শীর্ষক ছিল, ‘হমারা সাংসদ কেয়সা হোনা চাহিয়ে’(আমাদের সাংসদ কেমন হওয়া উচিত)। তখন তো তিনি এও জানতেন না যে নিজে কোনোদিন সাংসদ নির্বাচিত হবেন। কিন্তু তিনি সাংসদ কেমন হওয়া উচিত তা নিয়ে দীর্ঘদিন লিখেছেন। আর পরে নিজে সাংসদ হয়ে সেসব স্বপ্ন নিজের সাংসদীয় এলাকায় সফল বাস্তবায়ণের সুযোগ পেয়ে তার সদ্ব্যবহারও তিনি করেছেন। এখন তাঁর কাছ থেকে আমাদের সাংসদরা মাঝেমধ্যেই প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবেন। এই সংসদে এবং দেশে বিদেশে প্রায়ই যে দশরথ মাঝির প্রসঙ্গ ওঠে, আলোচনা হয়; অনেকেই জানেন না যে সেই দশরথ মাঝির অবিশ্বাস্য কীর্তিকলাপের সঙ্গে সবাইকে প্রথম পরিচয় করিয়েছিলেন এই হরিবংশজিই। তিনিই অনেক অনুসন্ধানের পর এই অত্যন্ত সাধারণ অসাধারণ জেদী মানুষটির কথা পাদপ্রদীপের আলোয় নিয়ে আসেন। অর্থাৎ, সমাজের নিম্নবর্গের সঙ্গে নিয়মিত যুক্ত থাকা একজন মহান মানুষ, শ্রী হরিবংশ নারায়ণ সিং মহোদয় আজ থেকে এই সভাকে নেতৃত্ব দিতে চলেছেন। আমার তরফ থেকে তাঁকে অনেক অনেক শ্রদ্ধা, অনেক অনেক শুভেচ্ছা।",ರಾಜ್ಯ ಸಭಾ ಉಪಸಭಾಪತಿಯಾಗಿ ಆಯ್ಕೆಯಾದ ಶ್ರೀ ಹರಿವಂಶ ಅವರನ್ನು ಅಭಿನಂದಿಸಿ ರಾಜ್ಯಸಭೆಯಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಅವರು ಮಾಡಿದ ಭಾಷಣದ ಇಂಗ್ಲೀಷ್ ಅವತರಣಿಕೆ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B2%A3%E0%B2%BF%E0%B2%AA%E0%B3%81%E0%B2%B0%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%85%E0%B2%AD%E0%B2%BF%E0%B2%B5%E0%B3%83%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%A7%E0%B2%BF-%E0%B2%AF%E0%B3%8B/,"প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ মণিপুরে ৭৫০ কোটি টাকার বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক প্রকল্পেরসূচনা করেছেন। তিনি জাতীয় ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন।এছাড়া, এক হাজারটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র এবং আরও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়নমূলকপ্রকল্পেরও সূচনা করেছেন। তিনি রানী গাইদিঁলু পার্কে লুয়াংপোকপা মাল্টি স্পোর্টসকমপ্লেক্সের এবং আরও কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। তিনি লুয়াংসাংবাম-এএকটি জনসভাতেও ভাষণ দেন। অত্যন্তউৎসাহী মানুষের এই সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে গত এক বছর ধরে যে সবউন্নয়নমূলক কাজকর্ম হয়েছে তার জন্য রাজ্য সরকারের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, আজযে সমস্ত প্রকল্পের সূচনা হয়েছে, তার সঙ্গে এ রাজ্যের প্রতিভাবান যুবকদেরআশা-আকাঙ্ক্ষা, তাঁদের কর্মসংস্থান, মহিলা ক্ষমতায়ন এবং যোগাযোগ পরিকাঠামোউন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত। তিনি বলেন, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের যুবকদের ক্রীড়া দক্ষতা এবংপ্রতিভার কথা মাথায় রেখে জাতীয় ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হচ্ছে।প্রধানমন্ত্রী, সম্প্রতি শুরু হওয়া ‘খেলো ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের সর্বাধিক সুযোগগ্রহণের জন্য মণিপুরের যুবকদের প্রতি আহ্বান জানান। সম্প্রতি শেষ হওয়া ‘খেলোইন্ডিয়া’ গেম্‌স-এ অসাধারণ ক্রীড়া নৈপুণ্য প্রদর্শনের জন্য তিনি মণিপুরের যুবকদেরপ্রশংসা করেন। তিনি বলেন, মাল্টি স্পোর্টস কমপ্লেক্স এইসব যুবকদের খেলাধূলারপ্রশিক্ষণ এবং প্রতিযোগিতার সুযোগ এনে দেবে। প্রধানমন্ত্রীবলেন, খেলাধূলার মাধ্যমে মহিলাদের ক্ষমতায়নের এক পথ দেখিয়েছে মণিপুর। তিনি মীরাবাঈচানু এবং সরিতা দেব��র মতো রাজ্যের বিখ্যাত ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদের প্রশংসা করেন। রাজ্যসরকারের উদ্যোগে মহিলাদের ক্ষমতায়নের জন্য অন্যান্য যে সব পদক্ষেপ রাজ্য সরকারনিয়েছে তিনি তারও প্রশংসা করেন। এ প্রসঙ্গে তিনি এক হাজারটি নতুন অঙ্গনওয়াড়িকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের কথাও উল্লেখ করেন। এছাড়া, সম্প্রতি সূচনা হওয়াজাতীয় পুষ্টি মিশনের কথাও তিনি উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রীবলেন, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্য সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে ‘পরিবহণের মাধ্যমেরূপান্তর’। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিরনতুন ‘ইঞ্জিন’ হিসাবে উঠে আসতে পারে। সরকার দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গেঅর্থনৈতিক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির সামঞ্জস্য বিধানেরলক্ষ্যে বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে তিনি জানান। শ্রী মোদী বলেন, গত চার বছরে তিনি ২৫বারেরও বেশি উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলি সফর করেছেন। প্রধানমন্ত্রীবলেন, কেন্দ্রীয় সরকার এই অঞ্চলের পরিকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। সড়কএবং রেল যোগাযোগ স্থাপনে সরকার গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তিনি তুলে ধরেন। শ্রীমোদী রাজ্য সরকারের নাগরিক-কেন্দ্রিক বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, এরমাধ্যমে সুন্দরভাবে জন-অভিযোগের নিষ্পত্তি করা সম্ভব। প্রধানমন্ত্রীস্মৃতিচারণ করে বলেন, ১৯৪৪ সালের এপ্রিল মাসে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দবাহিনী স্বাধীনতার উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছিল। তিনি বলেন, আজ সেই মণিপুর নতুন ভারতেরউত্থানে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চলেছে।","ಮಣಿಪುರದಲ್ಲಿ ಅಭಿವೃದ್ಧಿ ಯೋಜನೆಗಳಿಗೆ ಚಾಲನೆ ನೀಡಿದ ಪ್ರಧಾನಿ, ಸಾರ್ವಜನಿಕ ಸಭೆ ಉದ್ದೇಶಿಸಿ ಭಾಷಣ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F-%E0%A6%85%E0%A6%AB-%E0%A6%AE/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B3%8B%E0%B2%AA%E0%B2%BE%E0%B2%B2%E0%B2%A6-%E0%B2%AC%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B3%81-%E0%B2%B8%E0%B3%80%E0%B2%B9%E0%B3%8B%E0%B2%B0%E0%B3%8D-%E0%B2%9C%E0%B2%BF%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2/,ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেল্‌থ রিহ্যাবিলিটেশন (এনআইএমএইচআর) মধ্যপ্রদেশের সেহোর জেলায় গড়ে হবে বলে। নতুন দিল্লীতে আজ (তেসরা অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে। ইতিপূর্বে গত ১৬ই মে মন্ত্রিসভার বৈঠকে দেশের প্রথম এনআইএমএইচআর মধ্যপ্রদেশের ভোপালে প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে স্থির হয়েছিল। আজকের বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের ফলে ভোপালের বদলে সেহোর জেলায় এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হবে। এনআইএমএইচআর দেশের মধ্যে প্রথম উন্নতমানের মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসার একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠবে। মানসিক চিকিৎসার জন্য মানবসম্পদ তৈরি করা ও এক্ষেত্রে গবেষণার জন্য একটি পুরোধা প্রতিষ্ঠান হিসেবে এনআইএমএইচআর কাজ করবে।,ಭೋಪಾಲದ ಬದಲು ಸೀಹೋರ್ ಜಿಲ್ಲೆಯಲ್ಲಿ ರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಮಾನಸಿಕ ಆರೋಗ್ಯ ಪುನರ್ವಸತಿ ಸಂಸ್ಥೆಯನ್ನು ಸ್ಥಾಪಿಸಲು ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%AA%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%A6%E0%A6%B6-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AD/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%B2%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%A8%E0%B2%B5%E0%B3%86%E0%B2%82%E0%B2%AC%E0%B2%B0%E0%B3%8D-14-2017-15%E0%B2%A8%E0%B3%87-%E0%B2%86/,"মাননীয়প্রেসিডেন্ট দুতার্তে, সম্মানিতপ্রতিনিধিবৃন্দ, মিঃপ্রেসিডেন্ট, ম্যানিলায়আমার প্রথম সফরকালে আসিয়ান প্রতিষ্ঠার ৫০তম বর্ষপূর্তির মতো এক বিশেষ সন্ধিক্ষণেআজ এখানে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি আনন্দিত। একইসঙ্গেআমরা উদযাপন করছি আসিয়ান-ভারত আলোচনা ও অংশীদারিত্বের ২৫তম বার্ষিকী। এই বিশেষতাৎপর্যময় বছরটিতে আসিয়ানের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার জন্য আমি বিশেষ প্রশংসা করিফিলিপিন্স-এর। মিঃ প্রেসিডেন্ট, এই শীর্ষ বৈঠক আয়োজনের জন্য যে চমৎকার বন্দোবস্তআপনি করেছেন সেজন্য আপনাকে ধন্যবাদজানাই। আসিয়ান-ভারতঅংশীদারিত্বের সম্পর্ককে আরও জোরদার করে তোলার ক্ষেত্রে একটি সমন্বয় রক্ষাকারী দেশহিসেবে ভিয়েতনামের অবদানের জন্য ঐ দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও জানাই আমার ধন্যবাদ। মাননীয়নেতৃবৃন্দ, আসিয়ানের এইগৌরবময় যাত্রা শুধু উদযাপনেরই একটি উপলক্ষ মাত্র নয়, একইসঙ্গে তা সার্থকপ্রতিফলনেরও এক বিশেষ মুহূর্ত বটে। এই ঐতিহাসিকক্ষণে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী যে একই লক্ষ্য, একই পরিচিতি এবং অভিন্ন ও নিরপেক্ষএকটি সমষ্টি হিসেবে একযোগে কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার গ্রহণ করবে আসিয়ানের এই মঞ্চটি। আসিয়ানকেঘিরেই গড়ে উঠেছে ভারতের ‘পুবের জন্য কাজ করো’ নীতিটি। এর কেন্দ্রবিন্দুতে স্পষ্টতইরয়েছে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলার বিশেষ দিকটি। তৃতীয়আসিয়ান-ভারত কার্যপরিকল্পনার আওতায় আমাদের বহুধা প্রসারিত সহযোগিতা প্রচেষ্টা বেশভালো রকমই এগিয়ে গেছে এবং তা স্পর্শ করে গেছেরাজনৈতিক সম্পর্ক তথা নিরাপত্তা,অর্থনৈতিক অং��ীদারিত্ব এবং সাংস্কৃতিক সহযোগিতা – এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণস্তম্ভকেই। মাননীয়প্রতিনিধিবৃন্দ, হাজার হাজারবছর আগে ভারত এবং আসিয়ান দেশগুলির সঙ্গে সমুদ্রপথে যে সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে তাঅতীতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ককে এক বিশেষ আকার দান করেছে। এই সম্পর্ককে আরওশক্তিশালী করে তুলতে এখন আমাদের আরও নিবিড়ভাবে কাজ করে যেতে হবে। নিয়ম-নীতিভিত্তিকএক আঞ্চলিক নিরাপত্তার কাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে ভারত বরাবরই তার নিরন্তর সমর্থনেরকথা জানিয়ে এসেছে আসিয়ানকে। সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের স্বার্থরক্ষা এবং তার শান্তিপূর্ণবিকাশের লক্ষ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টিতে বরাবরই সমর্থন রয়েছেভারতের। প্রত্যেকটিদেশই তার নিজের নিজের সামর্থ্য ও ক্ষমতা অনুযায়ী হিংসা ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোরসংগ্রাম চালিয়ে এসেছে। কিন্তু বর্তমানে আমাদের সামনে এখন সেই সময় উপস্থিত যখন এইবিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রটিতে পারস্পরিক সহযোগিতাকে আরও জোরদার করে তোলার মধ্যদিয়ে যৌথভাবে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা একান্ত জরুরি। মাননীয়নেতৃবৃন্দ, আমাদের ২৫তমবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে ‘মিলিত মূল্যবোধ, অভিন্ন অদৃষ্ট’ – এই বিষয়বস্তুটিকেবেছে নেওয়া যেমন খুবই সঙ্গতিপূর্ণ হয়েছিল, তেমনই মিলিতভাবে আমরা বেশ কিছু স্মরণীয়কাজও সাফল্যের সঙ্গেই সম্পন্ন করেছি। সেই স্মরণীয়বছরটির পূর্তি উপলক্ষে আগামী ২৫ জানুয়ারি, ২০১৮ তারিখে নয়াদিল্লিতে ভারত-আসিয়ানবিশেষ স্মারক শীর্ষ বৈঠকে আপনাদের সকলকে স্বাগত জানানোর জন্য আমি অধীর আগ্রহেঅপেক্ষা করছি। ভারতের ৬৯তমসাধারণতন্ত্র দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানে আসিয়ান নেতৃবৃন্দকে আমাদের প্রধান অতিথিরূপেবরণ করে নেওয়ার জন্য ১২৫ কোটি ভারতবাসী উদগ্রীব হয়ে রয়েছেন। আমাদের সেই একও অভিন্ন অদৃষ্টের দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আপনাদের সকলের সঙ্গে একযোগে কাজ করেযেতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ধন্যবাদ। / .","ಮನಿಲಾದಲ್ಲಿ (ನವೆಂಬರ್ 14, 2017) 15ನೇ ಆಸಿಯಾನ್ –ಭಾರತ ಶೃಂಗಸಭೆಯಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿಯವರ ಆರಂಭಿಕ ಹೇಳಿಕೆ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%89%E0%A6%AA-%E0%A6%B8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%89%E0%B2%AA-%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%A6%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%B6%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B2%B3%E0%B3%81-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%A8/,"কেন্দ্রীয়সরকারেরবিভিন্ন মন্ত্রক ও দপ্তরে কর্মরত ৩৮০ জন অধিকর্তা এবং উপ-সচিবদের ��ঙ্গেপৃথক পৃথকভাবে চার দফায় এক আলোচনা ও মতবিনিময় বৈঠকে মিলিত হন প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদী। অক্টোবর মাসের বিভিন্ন দিনে এই বৈঠকগুলির আয়োজন করা হয়। শেষ বৈঠকটিঅনুষ্ঠিত হয় গতকাল, অর্থাৎ ১৭ অক্টোবর। প্রত্যেকটি বৈঠকেই প্রধানমন্ত্রী আলোচনা ওমতবিনিময়ের লক্ষ্যে সময় দেন প্রায় দু’ঘন্টা করে। সরকারিপ্রশাসন ও পরিচালন, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, সরকারি বৈদ্যুতিন বিপণন ব্যবস্থা,স্বাস্থ্য, শিক্ষা, দক্ষতা বিকাশ, কৃষি, পরিবহণ, জাতীয় সংহতি, জলসম্পদ, স্বচ্ছভারত, সংস্কৃতি, যোগাযোগ, পর্যটন এবং দুর্নীতির মতো বিষয়গুলি নিয়ে শ্রী মোদীআলোচনা ও মতবিনিময় করেন সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে। আগামী ২০২২সালের মধ্যে এক ‘নতুন ভারত’ গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যেতেআধিকারিকদের উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয়সরকারের কাজকর্মে স্থবিরতা প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। তাই, যাবতীয় আলস্য এবং কাজেরপ্রতি অনীহা কাটিয়ে উঠে উদ্ভাবনী পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে জোরদারভাবে কাজে নেমেপড়ার তিনি আহ্বান জানান সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের। প্রধানমন্ত্রী বলেন যে তাঁদের এইতৎপরতার ফলে সরকারি প্রশাসন ও পরিচালনের প্রক্রিয়াগত বিভিন্ন কাজে উল্লেখযোগ্যগতিসঞ্চার ঘটবে। তিনি বলেন, অধিকর্তা এবং উপ-সচিব পদে কর্মরত আধিকারিকদের উচিৎনিজেদের মধ্যে টিম তৈরি করে নিয়ে এমনভাবে কাজ করা, যাতে উন্নততর সুফল নিশ্চিত করাযায়। প্রধানমন্ত্রীরদপ্তরের প্রতিমন্ত্রী ডঃ জীতেন্দ্র সিং এবং ঐ দপ্তরেরই পদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিতছিলেন এই আলোচনা-বৈঠকগুলিতে। উপস্থিত ছিলেন, ক্যাবিনেট সচিবালয়ের বরিষ্ঠআধিকারিকরাও।",ಉಪ ಕಾರ್ಯದರ್ಶಿಗಳು ಮತ್ತು ನಿರ್ದೇಶಕರುಗಳೊಂದಿಗೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಸಂವಾದ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%89%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%88%E0%B2%B6%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%A6-%E0%B2%B8%E0%B3%8C%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%B5%E0%B2%A8%E0%B3%8D%E0%B2%A8%E0%B3%81-%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B2/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের প্রশংসা করেছেন। তিনি জিজ্ঞেস করেছেন, “আপনার কাছে কি দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল সফরের সময় সেখানকার অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের ছবি তোলা আছে? প্রধানমন্ত্রী সকলকে সেই ছবি ইনস্টাগ্রামে ‘#ম্যাগনিফিসেন্ট নর্থ-ইস্ট’ ���িরোনামে শেয়ার করার অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, ‘আমি আমার পেজেও কিছু পোস্ট শেয়ার করবো”। …",ಈಶಾನ್ಯದ ಸೌಂದರ್ಯವನ್ನು ಶ್ಲ್ಯಾಘಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE-%E0%A6%96%E0%A6%B8%E0%A6%A1/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B9%E0%B3%8B%E0%B2%AE%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B3%8B%E0%B2%AA%E0%B2%A5%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B3%86-%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%B7%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80%E0%B2%AF-%E0%B2%86%E0%B2%AF/,প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে খসড়া ন্যাশনাল কমিশন ফর হোমিওপ্যাথি বিল ২০১৮ অনুমোদিত হয়েছে। এই খসড়া বিলে স্বচ্ছতা সুনিশ্চিত করতে বর্তমান সেন্ট্রাল কাউন্সিল ফর হোমিওপ্যাথির পরিবর্তে নতুন একটি কর্তৃপক্ষ গঠনের প্রস্তাব রয়েছে। এই খসড়া বিলে তিনটি স্বশাসিত পর্ষদ সহ একটি জাতীয় কমিশন গঠনের কথা বলা হয়েছে। হোমিওপ্যাথি শিক্ষাপর্ষদকে শিক্ষাপ্রদান ব্যবস্হার যাবতীয় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মূল্যায়ন ও রেটিং সংক্রান্ত পর্ষদ হোমিওপ্যাথি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মূল্যায়ন করবে এবং এথিক্স পর্ষদ জাতীয় রেজিস্টার সংক্রান্ত বিষয় পরিচালনা করবে। এই খসড়া বিলে অভিন্ন প্রবেশিকা পরীক্ষা গ্রহণের প্রস্তাব রয়েছে। এছাড়া হোমিওপ্যাথি প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষকদের নিয়োগ এবং পদোন্নতির পূর্বে গুণমান মূল্যায়ণের জন্য পরীক্ষার প্রস্তাব করা হয়েছে। জাতীয় মেডিক্যাল কমিশনের সঙ্গে সঙ্গতি বজায় রেখে হোমিওপ্যাথির মেডিক্যাল শিক্ষায় সংশোধনের প্রস্তাব এই বিলে রয়েছে। /…,"ಹೋಮಿಯೋಪಥಿಗೆ ರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಆಯೋಗ (ಎನ್.ಸಿ.ಎಚ್.) ಸ್ಥಾಪನೆ ವಿಧೇಯಕ, 2018 ಕ್ಕೆ ಸಂಪುಟ ಅನುಮೋದನೆ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6-%E0%A6%93-%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%9C%E0%B2%BF-%E0%B2%B8%E0%B2%82%E0%B2%B8%E0%B2%A6-%E0%B2%B9%E0%B2%BE%E0%B2%97%E0%B3%82-%E0%B2%B2%E0%B3%8B%E0%B2%95%E0%B2%B8%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%A7%E0%B3%8D%E0%B2%AF/,"প্রাক্তন সাংসদ ও লোকসভার অধ্যক্ষ শ্রী সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এক শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “প্রাক্তন সাংসদ ও লোকসভার অধ্যক্ষ সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন ভারতীয় রাজনীতির এক বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব। তিনি আমাদের সংসদীয় গণতন্ত্রকে সমৃদ্ধ করেছিলেন। গরিব ও বঞ্চিত মানুষের কল্যাণে তিনি জোরালো আওয়াজ তুলেছিলেন। তাঁর প্রয়াণে আমি গভীরভাবে মর্মাহত। তাঁর পরিবার ও সমর্থকদের প্রতি আমি সমবেদনা জানাই”। /",ಮಾಜಿ ಸಂಸದ ಹಾಗೂ ಲೋಕಸಭಾಧ್ಯಕ್ಷ ಶ್ರೀ ಸೋಮನಾಥ ಚಟರ್ಜಿ ನಿಧನಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಸಂತಾಪ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%86%E0%B2%B0%E0%B3%8B%E0%B2%97%E0%B3%8D%E0%B2%AF-%E0%B2%B5%E0%B2%B2%E0%B2%AF%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%B8%E0%B2%B9%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95/,ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সহযোগিতার লক্ষ্যে সমঝোতাপত্র বা মউ স্বাক্ষরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা অনুমতি দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বৃহস্পতিবার (৯ আগস্ট) মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়। দু’দেশের মধ্যে এই মউ স্বাক্ষরের ফলে নিম্নলিখিত ক্ষেত্রগুলিতে সহযোগিতা গড়ে উঠবে – গবেষণা ও উন্নয়ন; তথ্য প্রযুক্তি-ভিত্তিক চিকিৎসা সাজ-সরঞ্জাম এবং সক্রিয় ঔষধি বিজ্ঞান উপাদান। Ø মানবসম্পদ উন্নয়ন Ø স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং Ø পারস্পরিক সহমতের ভিত্তিতে চিহ্নিত অন্যান্য ক্ষেত্র সহযোগিতার বিস্তারিত বিবরণ তথা সমঝোতাপত্র রূপায়ণের বিষয়টি দেখভালের জন্য একটি কর্মীগোষ্ঠী গঠন করা হবে।,ಆರೋಗ್ಯ ವಲಯದಲ್ಲಿ ಸಹಕಾರಕ್ಕೆ ಸಂಬಂಧಿಸಿದಂತೆ ಭಾರತ ಮತ್ತು ಇಂಡೋನೇಷ್ಯಾ ನಡುವಿನ ಒಡಂಬಡಿಕೆಗೆ ಸಂಪುಟ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A6%E0%B3%8D-%E0%B2%A8%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%A4%E0%B2%B0%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B2%B3-%E0%B2%B6%E0%B3%8D/,"ভারত ও ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীদ্বয় আজ গুজরাটের সবরকান্তা জেলার ভাদ্রাদ-এশাকসব্জির উৎকর্ষ কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে কেন্দ্রের কাজকর্ম সম্পর্কে তাঁদের সংক্ষেপে অবহিত করা হয়।ভিডিও ব্যবস্থায় কচ্ছ জেলার কুকামায় অবস্থিত খেজুর উৎপাদন সম্পর্কিত উৎকর্ষকেন্দ্রটিরও আজ সূচনা করেন দুই প্রধানমন্ত্রী। জেলার কৃষিজীবীদের সঙ্গে একআলাপচারিতায় মিলিত হন তাঁরা। এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন যে, কৃষি ব্যবস্থাকে অক্ষুণ্নরেখে কিভাবে একটি জাতির রূপান্তর সম্ভব, তা সম্ভব করে দেখিয়েছে ইজরায়েল। কৃষিক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্বের বিষয়টিও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় ও উপার্জন দ্বিগুণ করে তোলার লক্ষ্যে তাঁর সরকারেরবিশেষ প্রচেষ্টার কথাও এদিন বর্ণনা করেন তিনি। জলসেচ এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন পদ্ধতির সাহায্যে কৃষি কাজে�� দিকে দৃষ্টিদেওয়া যে একান্ত জরুরি, সেকথারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।",ವದ್ರದ್ ನಲ್ಲಿ ತರಕಾರಿಗಳ ಶ್ರೇಷ್ಠತೆ ಕೇಂದ್ರಕ್ಕೆ ಭೇಟಿ ನೀಡಿದ ಪ್ರಧಾನಿ ಮೋದಿ ಮತ್ತು ಇಸ್ರೇಲ್ ಪ್ರಧಾನಿ ನೆತನ್ಯಾಹು +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B5-%E0%B2%AE%E0%B2%A7%E0%B3%81%E0%B2%AE%E0%B3%87%E0%B2%B9-%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%A8%E0%B2%A6%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B3%81-%E0%B2%B8%E0%B2%95%E0%B3%8D/,আজ বিশ্বডায়াবেটিস দিবস।এই দিনে সুস্থ জীবনশৈলীর সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে ওঠার জন্য দেশবাসীকেসঙ্কল্পবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায়তিনি বলেছেন : “আজ বিশ্বডায়াবেটিস দিবসে আসুন আমরা সকলে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সুস্থ এবং উন্নততর জীবনযাপনেরসঙ্কল্প গ্রহণ করি। গত মাসে আমার ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে দেশের তরুণ ও যুবকদেরমধ্যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়া সম্পর্কে আমি কিছুবক্তব্য রেখেছিলাম।”,ವಿಶ್ವ ಮಧುಮೇಹ ದಿನದಂದು ಸಕ್ಕರೆ ಕಾಯಿಲೆಯನ್ನು ಮೆಟ್ಟಿ ನಿಲ್ಲಲು ಆರೋಗ್ಯ ಪೂರ್ಣ ಜೀವನ ಶೈಲಿಗೆ ಸಂಕಲ್ಪ ಮಾಡುವಂತೆ ಜನತೆಗೆ ಪ್ರೇರೇಪಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A7%E0%A7%AE-%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%AC-%E0%A6%85/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AC%E0%B3%87%E0%B2%B8%E0%B2%BF%E0%B2%97%E0%B3%86-%E0%B2%AF%E0%B3%81%E0%B2%B5-%E0%B2%92%E0%B2%B2%E0%B2%BF%E0%B2%82%E0%B2%AA%E0%B2%BF%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B8%E0%B3%8D-2018-%E0%B2%B0%E0%B2%B2/,"আর্জেন্টিনায় আয়োজিত ২০১৮-র গ্রীষ্মকালীন যুব অলিম্পিক্সের পদকজয়ীদের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের আগামী অলিম্পিক্সে বিজয়ী হওয়ার জন্য নিজেদের লক্ষ্যের দিকে স্থির থেকে কঠিন পরিশ্রম করার পরামর্শ দেন। সরকার খেলোয়াড়দের পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা দেবে বলেও প্রধানমন্ত্রী তাঁদের আশ্বাস দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, খেলোয়াড় যুবক-যুবতীদের তাঁদের স্কুল এবং গ্রামের ছোট ছেলে-মেয়েদের খেলাধূলার ব্যাপারে উৎসাহিত করা উচিৎ। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের স্থান উঁচুতে নিয়ে যাওয়ার জন্য পদক বিজেতাদের প্রশিক্ষকদেরও ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। /…",ಬೇಸಿಗೆ ಯುವ ಒಲಿಂಪಿಕ್ಸ್ 2018 ರಲ್ಲಿ ಪದಕ ವಿಜೇತರನ್ನು ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಸನ್ಮಾನಿಸಿದರು +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-3/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A8%E0%B3%80%E0%B2%A4%E0%B2%BF-%E0%B2%86%E0%B2%AF%E0%B3%8B%E0%B2%97%E0%B2%A6-%E0%B2%86%E0%B2%A1%E0%B2%B3%E0%B2%BF%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%82%E0%B2%A1%E0%B2%B3%E0%B2%BF%E0%B2%AF-%E0%B2%A8/,"রাষ্ট্রপতি ভবনের সংস্কৃতি কেন্দ্রে নীতি আয়োগের পরিচালন পর্ষদের চতুর্থ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী রবিবার (১৭ জুন) প্রারম্ভিক ভাষন দেন। মুখ্যমন্ত্রী ও অন্যান্য অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী পুনরায় বলেন, এই পরিচালন পর্ষদ এমন এক মঞ্চ যা ‘ঐতিহাসিক পরিবর্তন’ নিয়ে আসতে পারে।দেশের বিভিন্ন অংশে বন্যা-জনিত বর্তমান পরিস্হিতির মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের কেন্দ্রের পক্ষ থেকে যাবতীয় সাহায্যের ব্যাপারে তিনি আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, সহযোগিতা ও প্রতিযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয় মানসিকতা নিয়ে এই পরিচালন পর্ষদ ‘টিম ইন্ডিয়া’ হিসেবে সু-প্রশাসন সংক্রান্ত জটিল বিষয়গুলিতে একযোগে কাজ করেছে। সহযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্হার প্রকৃত দৃষ্টান্তস্বরুপ তিনি অভিন্ন পণ্য ও পরিষেবা কর প্রবর্তন ও তার রূপায়ণের কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে গঠিত বিভিন্ন উপ-গোষ্ঠী ও কমিটিগুলি স্বচ্ছ ভারত অভিযান, ডিজিটাল লেনদেন ও দক্ষতা উন্নয়নের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতি রচনার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে। এমনকি, উপ-গোষ্ঠীগুলির বিভিন্ন সুপারিশ একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রক গ্রহন করেছে। ভারতীয় অর্থনীতি ২০১৭-১৮-র চতুর্থ ত্রৈমাসিক ৭.৭ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান। আর্থিক এই বিকাশ হারকে দুই অঙ্কে নিয়ে যাওয়ায় এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করে শ্রী মোদী বলেন, এজন্য আরও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, ২০২২-র মধ্যে এক নতুন ভারত গড়ে তোলাই এখন মানুষের দৃঢ় সংকল্প হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই প্রেক্ষিতে তিনি কৃষকদের আয় দ্বিগুন করা সহ বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে থাকা নানা বিষয় যেমন- উন্নয়নকামী জেলাগুলির প্রত্যাশা পূরণ, আয়ুষ্মান ভারত, মিশন ইন্দ্রধনুষ, পুষ্টি মিশন ও মহাত্মা গান্ধীর জনসার্ধশত বার্ষিকী উদযাপনের কথা উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী জানান, আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচির মাধ্যমে দেড় লক্ষ স্বাস্হ্য ও রোগী কল্যাণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হচ্ছে। ১০ লক্ষ পরিবারকে বার্ষিক পাঁচ লক্ষ টাকার স্বাস্হ্য নিশ্চয়তার সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হবে। সমগ্র শিক্ষা অভিযানে সুসংহত শিক্ষা-ব্যবস্হার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণের ক্ষ���ত্রে মুদ্রা যোজনা, জন-ধন যোজনা ও স্ট্যান্ড আপ ইন্ডিয়া ব্যাপক সাহায্য করছে বলে প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আর্থিক অসামঞ্জস্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলির মোকাবিলার ওপর তিনি জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানবিক উন্নয়নের যাবতীয় দিক খতিয়ে দেখে উন্নয়নকামী ১১৫টি জেলার সার্বিক মানোন্নয়ন ও প্রত্যাশাপূরণ করতে হবে। শ্রী মোদী বলেন, গ্রাম স্বরাজ অভিযান বিভিন্ন প্রকল্পের রূপায়নে এক নতুন আদর্শ হয়ে উঠেছে। তিনি জানান, এই অভিযান উন্নয়নকামী জেলাগুলির ৪৫ হাজার গ্রামে সম্প্রসারিত করা হয়েছে। সতটি গুরুত্বপূর্ণ কল্যাণমূলক প্রকলিপ- উজ্জ্বলা, সৌভাগ্য, উজালা, জনধন, জীবনজ্যোতি, সুরক্ষা বিমা ও মিশন ইন্দ্রধনুষ কর্মসূচিকে সার্বজনীন করে তোলাই মূল লক্ষ্য বলে তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। প্রায় ১৭ হাজার গ্রামে এই লক্ষ্য সম্প্রতি পূরন হয়েছে বলেও তিনি জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতে সক্ষমতা, দক্ষতা ও সম্পদের কোনও ঘাটতি নেই। চলতি অর্থবর্ষে রাজ্যগুলি কেন্দ্রের তরফ থেকে ১১ লক্ষ কোটি টাকা পাচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পূর্বতন সরকারের শেষ বছরের তুলনায় এই বরাদ্দ প্রায় ছয় লক্ষ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের এই বৈঠকে সকলের উপস্হিতি দেশবাসীর আশা ও প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটাচ্ছে। দেশবাসীর এই প্রত্যাশাপূরনে সর্বাত্মক প্রয়াস গ্রহন বৈঠকে উপস্হিত সকলের দায়িত্ব। এর আগে, নীতি আয়োগের ভাইস-চেয়ারম্যান শ্রী রাজীব কুমার বৈঠকে সমস্ত মুখ্যমন্ত্রী ও প্রতিনিধিদের স্বাগত জানান। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং বৈঠকে মধ্যস্ততা করেন। /…",ನೀತಿ ಆಯೋಗದ ಆಡಳಿತ ಮಂಡಳಿಯ ನಾಲ್ಕನೇ ಸಭೆಯಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿಯವರ ಆರಂಭಿಕ ಹೇಳಿಕೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%93-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%9C%E0%B2%BE%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B2%A6-%E0%B2%AC%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%AE%E0%B3%86%E0%B2%B0%E0%B3%8D-%E0%B2%A8-%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%9C/,"আগামী কাল অর্থাৎ ১৬ জানুয়ারি রাজস্থানের বাঢ়মের জেলারপাচপাদরা’তে রাজস্থান তেল ও গ্যাস শোধনাগার প্রকল্পের সূচনা উপলক্ষে আয়োজিত একঅনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। উল্লেখ্য, তেল ও গ্যাসের পর্যাপ্ত মজুত ভাণ্ডার রয়েছেরাজস্থানে। তা আহরণের লক্ষ্যে এই প্রকল্পটি হ’ল ঐ রাজ্যের প্রথম শোধনাগার। এটিক�� ৯এমএমটিপিএ শোধনাগার তথা পেট্রো রসায়ন প্রকল্প হিসাবে গড়ে তোলার চিন্তাভাবনা রয়েছে।প্রকল্পটি গড়ে তুলতে ৪৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।প্রকল্পটির যৌথ রূপকার এইচপিসিএল ও রাজস্থান সরকার। আগামী কালের অনুষ্ঠানে রাজস্থানের রাজ্যপাল ওমুখ্যমন্ত্রী সহ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এদিনের এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে এক জনসমাবেশেও ভাষণ দেবেনপ্রধানমন্ত্রী।","ರಾಜಾಸ್ತಾನದ, ಬರ್ಮೆರ್ ನ ರಾಜಾಸ್ತಾನ್ ಶುದ್ಧೀಕರಣಾಗಾರದ ಕಾರ್ಯಾಚರಣೆಯ ಸಮಾರಂಭದಲ್ಲಿ ಭಾಗಿಯಾಗಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D-2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B2%B2%E0%B3%87%E0%B2%B7%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%A6-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A7%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B2%BF-%E0%B2%98%E0%B2%A8%E0%B2%A4%E0%B3%86%E0%B2%B5%E0%B3%86%E0%B2%A4/,"মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করায় ডঃ মহাথির মহম্মদকে টেলিফোনে আজ (সোমবার) শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মালয়েশিয়ার বন্ধু মনোভাবাপন্ন মানুষের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদী সেদেশের প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। মোদী বলেন, ভারত ও মালয়েশিয়ার ঘনিষ্ঠ ও পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সম্পর্ক অভিন্ন মূল্যবোধ, আগ্রহ ও মানুষের সঙ্গে মানুষের চিরন্তন সম্পর্কের মজবুত ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত-মালয়েশিয়া কৌশলগত সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করে তুলতে প্রধানমন্ত্রী ডঃ মহাথিরের সঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে তিনি আশাবাদী। /",ಮಲೇಷಿಯಾದ ಪ್ರಧಾನಿ ಘನತೆವೆತ್ತ ತುನ್ ಡಾ. ಮಹಾತಿರ್ ಮೊಹಮದ್ ಅವರಿಗೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಅಭಿನಂದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%A6/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A7%E0%B2%BE%E0%B2%A8-%E0%B2%AE%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BF-%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%B3%E0%B3%86-%E0%B2%A6%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%B0/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামীকাল (১৯শে জানুয়ারি) দাদরা ও নগর হাভেলির রাজধানী সিলভাসা সফর করবেন। পরিদর্শনকালে তিনি সাইলি-তে মেডিকেল কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। এছাড়া, দমন ও দিউ এবং দাদরা ও নগর হাভেলিতে একাধিক বিকাশমূলক প্রকল্পের ফলক উন্মোচনের মাধ্যমে শিলান্যাস করবেন। প্রধানমন্ত্রী ‘এম-আরোগ্য’ অ্যাপ এবং দাদরা ও নগর হাভেলিতে ডিজিটাল মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি ঘুরে আবর্জনা সংগ্রহ, পৃথকীকরণ ও কঠিন বর্জ্যের প্রক্রিয়াকরণ চালু করবেন। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির তথ্যপ্রযুক্তি নীতির প্রকাশও তিনি করবেন। ‘প্রধানমন্ত্রী জন-আরোগ্য যোজনা’র শংসাপত্র এবং বন অধিকার শংসাপত্র কয়েকজন সুবিধাভোগীর হাতে তিনি তুলে দেবেন। সিলভাসার সাইলিতে মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠার ফলে দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ ও পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলিতে স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার উন্নতি হবে। এর ফলে, ছাত্রছাত্রীরা বিশেষ করে, দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের উপজাতি ও গ্রামীণ এলাকার ছাত্রছাত্রীরা উপকৃত হবেন। এর ফলে, চিকিৎসকদের সংখ্যা বাড়বে এবং ছাত্রছাত্রীদের ডাক্তারি শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি হবে। মেডিকেল কলেজ এবং মেডিকেল ও প্যারা-মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাস ও আবাসিক ভবনগুলি নির্মাণের জন্য ২১০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। /….",ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ನಾಳೆ ದಾದ್ರಾ ಮತ್ತು ನಗರ ಹವೇಲಿಗೆ ಭೇಟಿ ;ದೊರೆಯಲಿದೆ ಹಲವು ಅಭಿವೃದ್ದಿಕಾಮಗಾರಿಗಳಿಗೆ ಚಾಲನೆ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%AE%E0%A6%A6%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B2%82%E0%B2%A1%E0%B2%BF%E0%B2%A4%E0%B3%8D-%E0%B2%AE%E0%B2%A6%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%AE%E0%B3%8B%E0%B2%B9%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%B3%E0%B2%B5%E0%B3%80%E0%B2%AF/,পণ্ডিত মদন মোহন মালব্যের জন্ম জয়ন্তীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “পণ্ডিত মদন মোহন মালব্যের জয়ন্তীতে তাঁকে স্মরণ করি। ভারতের ইতিহাসে তাঁরপ্রভাব যথেষ্ট শক্তিশালী এবং অবিস্মরণীয়। শিক্ষার প্রসারে এবং দেশাত্মবোধের শক্তিজাগিয়ে তুলতে তাঁর প্রচেষ্টা চিরস্মরণীয়”।,ಪಂಡಿತ್ ಮದನ್ ಮೋಹನ್ ಮಾಳವೀಯ ಜಯಂತಿಯಂದು ಅವರಿಗೆ ಶ್ರದ್ಧಾಂಜಲಿ ಸಲ್ಲಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B8%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%9C%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%95-%E0%B2%86%E0%B2%B0%E0%B3%8B%E0%B2%97%E0%B3%8D%E0%B2%AF-%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%95%E0%B3%8D/,"প্রধানমন্ত্রীর শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে বুধবার(২৭ জুন)কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে চিকিৎসা-শিক্ষা/ চিকিৎসা পরিষেবা/জনস্বাস্হ্য কর্মসূচিগুলি রূপায়ণের মতো কাজকর্মে কেন্দ্রীয় সরকারি ও কেন্দ্রীয় সরকারি অধিনস্ত সংস্হার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের আরও বেশি সংখ্যায় স্হানান্তরনে অনুমতি পাওয়া গেছে। উদ্দেশ্য,চিকিৎসা-শিক্ষা, চিকিৎসা প্রদান পরিষেবা ও জনস্বাস্হ্য সম্পর্কিত কর্মসূচিগুলির রূপায়ণ প্রক্রিয়াকে আরও জোরদার করা। মন্ত্রিসভার এই প্রস্তাবের ফলে কেন্দ্রীয় স্বাস্হ্য পরিষেবা-সহ অন্যান্য মন্ত্রক, দপ্তর ও কেন্দ্র অধীনস্ত সংস্হাগুলির চিকিৎসক যাদের বয়স ৬২ বছরের বেশি, তাদের চিকিৎসক-বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিজেদের ক্ষেত্রেই কাজ করার বিষয়টি সুনিশ্চিত হবে। মন্ত্রিসভার এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার ক্ষেত্রে যে সমস্ত বাধা-বিপত্তি দেখা দিয়েছিল, তা দূর করার জন্য ২০১৬-র ১৫ জুন মন্ত্রিসভার বৈঠকে গৃহিত সিদ্ধান্ত সংশোধন করা হবে। মন্ত্রিসভার এই সিদ্ধান্তের ফলে কেন্দ্রীয় সরকারি চিকিৎসকদের দক্ষতা ও নেতৃত্বদানের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। সেইসঙ্গে চিকিৎসা শিক্ষা, চিকিৎসা ও রোগী পরিষেবা ক্ষেত্র এবং জাতীয় স্বাস্হ্য কর্মসূচি রূপায়ণের জন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সংখ্যা আরও বাড়বে। জাতীয় স্বাস্হ্য কর্মসূচি রূপায়ণ প্রক্রিয়ায় অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে তা সামগ্রীকভাবে সমাজের পক্ষেই লাভজনক হবে।","ಸಾರ್ವಜನಿಕ ಆರೋಗ್ಯ ಕಾರ್ಯಕ್ರಮ ಅನುಷ್ಠಾನ ಮತ್ತು ಬೋಧಕ, ರೋಗಿಗಳು/ ಕ್ಲಿನಿಕಲ್ ಕೇರ್ ಬಲವರ್ಧನೆಗೆ ಕೇಂದ್ರ ಸಂಪುಟ ಅನುಮೋದನೆ; ಕೇಂದ್ರ ಸರ್ಕಾರ ಮತ್ತು ಕೇಂದ್ರ ಸರ್ಕಾರಿ ಸಾಮ್ಯದ ಸಂಸ್ಥೆಗಳಲ್ಲಿನ ಅನುಭವಿ ವೈದ್ಯರನ್ನು ಬೋಧನೆ/ ಕ್ಲಿನಿಕಲ್/ ಸಾರ್ವಜನಿಕ ಆರೋಗ್ಯ ಕಾರ್ಯಕ್ರಮಗಳ ಅನುಷ್ಠಾನ ಚಟುವಟಿಕೆಗಳಿಗೆ ನಿಯೋಜಿಸುವುದು" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3-%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%80-%E0%A6%AD/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B6%E0%B2%BF%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B2%A3-%E0%B2%AD%E0%B2%B5%E0%B2%A8-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%B0/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ গুজরাটের আদলাজে অন্নপূর্ণা ধাম পরিষদে শিক্ষণ ভবন ও বিদ্যার্থী ভবনের শিলান্যাস করলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত জনসাধারণের উদ্দেশে এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, ভারতে যুগে যুগে নানা সমস্যা সমাধানের কাজে সামাজিক ক্ষেত্রের অগ্রণী ভূমিকা পালনের সমৃদ্ধ পরম্পরা রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন যে, শিক্ষা ও সেচ ব্যবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন সম্প্রদায় সংঘবদ্ধভাবে এগিয়ে এসেছে। এমন সামাজিক উদ্যোগগুলির মানুষের বিশেষভাবে কল্যাণসাধিত হয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান। সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল-কে স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, সর্দার প্যাটেলের সমবায় ক্ষেত্রের প্রয়াসগুলি কখনও ভোলা উচিৎ নয়। প্রধানমন্ত্রী গুজরাটের জনসাধারণকে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে কাজ করার আহ্বান জ��নান। তিনি আরও বলেন যে, এই রকম মূল্য সংযুক্তিকরণ কৃষক ও শিল্প – দুটি ক্ষেত্রকেই উপকৃত করবে। মা অন্নপূর্ণাকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, অন্নপূর্ণা ধাম পরিষদের উচিৎ সমাজকে শক্তি যোগানো, যাতে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করে সকলের সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা যায়।",ಶಿಕ್ಷಣ ಭವನ ಮತ್ತು ವಿದ್ಯಾರ್ಥಿ ಭವನಕ್ಕೆ ಶಂಕುಸ್ಥಾಪನೆ ನೆರವೇರಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%90%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%8F%E0%B2%95%E0%B2%A4%E0%B2%BE-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A4%E0%B2%BF%E0%B2%AE%E0%B3%86%E0%B2%AF%E0%B2%A8%E0%B3%8D%E0%B2%A8%E0%B3%81-%E0%B2%A6%E0%B3%87%E0%B2%B6%E0%B2%BE%E0%B2%B0/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বিশ্বের সর্বোচ্চ মূর্তি ‘ঐক্যের প্রতিমূর্তি’ জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন। গুজরাটের নর্মদা জেলার কেভাডিয়ায় সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের জন্মবার্ষিকীতে ১৮২ মিটার উচ্চতার এই মূর্তিটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘ঐক্যের প্রতিমূর্তি’র জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করতে প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য অতিথিরা স্মারক হিসাবে নর্মদা নদীর জল ও মাটি দিয়ে একটি কলস পূর্ণ করেন। প্রধানমন্ত্রী একটি লিভারের সাহায্যে মূর্তির আনুষ্ঠানিক অভিষেক করেন। তিনি একতা দেওয়ালেরও উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী ‘ঐক্যের প্রতিমূর্তি’র পাদদেশে বিশেষ প্রার্থনায় অংশ নেন। তিনি সংগ্রহশালা, প্রদর্শনী ও দর্শকদের জন্য নির্ধারিত গ্যালারি ঘুরে দেখেন। এই গ্যালারি ১৫৩ মিটার উচ্চতায় তৈরি হয়েছে। এক সঙ্গে ২০০ জন দর্শকের স্থান হবে সেখানে। এই গ্যালারি থেকে সর্দার সরোবর বাঁধ, এর জলাধার এবং সাতপুরা ও বিন্ধ পর্বতমালার অপূর্ব দৃশ্য পর্যটকরা উপভোগ করতে পারবেন। ভারতীয় বিমান বাহিনীর তরফে বিশেষ বিমানের সাহায্যে এই মূর্তি উৎসর্গ অনুষ্ঠানে ফ্লাইপাস্টের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হয়। একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে দেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ সমগ্র দেশ জাতীয় একতা দিবস পালন করছে। আজকের দিনটি ভারতের ইতিহাসে এক বিশেষ মূহুর্ত বলে তিনি মন্তব্য করেন। এই ‘ঐক্যের প্রতিমূর্তি’ তৈরির মাধ্যমে ভারত প্রগতিশীল ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে নিজে উদ্বুদ্ধ করছে। এই মূর্তি, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সর্দার প্যাটেলের আদর্শ, ক্ষমতা ও সাহসিকতা সম্পর্কে স্মরণ করাবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সর্দার প্যাটেল যে ঐক্যবদ্ধ ভারত গড়ে তুলেছিলেন, তার ফলশ্রুতিতেই দেশ বর্তমানে অর্থনৈতিক ও কৌশলগত দিকে ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে উঠছে। প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনিক কাজে সর্দার প্যাটেলের চিন্তাভাবনার কথাও স্মরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ‘ঐক্যের প্রতিমূর্তি’ তৈরি করার জন্য যে কৃষকরা তাঁদের জমি দিয়েছেন এবং লোহা দিয়েছেন – এই মূর্তি তাঁদের আত্মসম্মানের প্রতীক। ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ – এই মন্ত্রের মাধ্যমেই ভারতের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দেশপ্রেম জাগিয়ে তোলা সম্ভব। এই মূর্তি নির্মাণের কাজে জড়িত প্রত্যেককে শ্রী মোদী অভিনন্দন জানান। এই মূর্তি নির্মাণ হওয়ায় এই অঞ্চলে পর্যটনের সুযোগ বৃদ্ধি হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক কয়েক বছরে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মহান নেতাদের কাজের স্মরণে বেশ কয়েকটি স্মারক নির্মাণ করা হয়েছে। এই একতার প্রতিমূর্তি ছাড়াও দিল্লির সংগ্রহশালাটি সর্দার প্যাটেল’কে উৎসর্গ করা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। গান্ধীনগরের মহাত্মা মন্দির ও গান্ধী কুটির, বাবাসাহেব ভীমরাও আম্বেদকর-কে উৎসর্গীত পাঞ্চিরণ, হরিয়ানার ছটুরামের মূর্তি, কচ্ছ-এ শ্যামাজি কৃষ্ণবর্মা ও ভীর নায়েক গোবিন্দ স্মারকের উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সুভাষ চন্দ্র বোসের স্মরণে দিল্লিতে একটি সংগ্রহশালা তৈরির কাজ চলছে। মুম্বাইতে চলছে শিবাজীর মূর্তি তৈরির কাজ। সারা দেশেই নির্মাণ করা হচ্ছে উপজাতি বিষয়ক সংগ্রহশালা। প্রধানমন্ত্রী শক্তিশালী ও মজবুত ভারত গঠনে সর্দার প্যাটেলের চিন্তাভাবনার বিষয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার সর্দার প্যাটেলের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে। এই লক্ষ্যে সকলের জন্য আবাস, সকলের জন্য বিদ্যুতায়ন, সড়ক যোগাযোগ, ডিজিটাল যোগাযোগের মতো সুবিধাগুলির কথা উল্লেখ করেন তিনি। শ্রী মোদী, প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার বিষয়টিও উত্থাপন করেন। তিনি বলেন, জিএসটি এবং ই-ন্যামের মতো সরকারি উদ্যোগগুলি বিভিন্নভাবে দেশকে ঐক্যবদ্ধ করতে সাহায্য করছে। প্রধানমন্ত্রী, দেশ বিভক্ত করার সবরকম চেষ্টা বিফল করে দেশের একতা ও অখন্ডতা রক্ষায় আমাদের যৌথ দায়িত্বের কথা উল্লেখ করেন।",‘ಏಕತಾ ಪ್ರತಿಮೆ’ಯನ್ನು ದೇಶಾರ್ಪಣೆ ಮಾಡಿದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A1%E0%A6%83-%E0%A6%8F%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B2%B2%E0%B3%88%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B3%8D-%E0%B2%95%E0%B2%B0%E0%B3%81%E0%B2%A3%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%A7%E0%B2%BF-%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%A7%E0%B2%A8%E0%B2%95/,"ডঃ এম করুণানিধির প্রয়াণে শোক জ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক শোক বার্তায় তিনি বলেছেন, ডঃ এম করুণানিধির প্রয়াণে তিনি শোকস্তব্ধ। দেশের প্রবীণ নেতাদের মধ্যে অন্যতম বলে অভিহিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমরা একজন দৃঢ়চিত্তের জননেতা, অসাধারণ চিন্তাশীল ব্যক্তি, জনপ্রিয় লেখক এবং স্থিরসংকল্পের মানুষকে হারালাম, যিনি দরিদ্র এবং প্রান্তিক মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর শোকবার্তায় আরও বলেছেন, ডঃ এম করুণানিধি আঞ্চলিক আকাঙ্খা এবং জাতীয় প্রগতির পক্ষে আজীবন লড়েছেন। তামিল মানুষজনের কল্যাণে তিনি ছিলেন অঙ্গীকারবদ্ধ এবং তামিলনাড়ুর কন্ঠ যাতে যথাযথভাবে শোনা হয়, সে বিষয়ে তিনি নিশ্চিত করেছিলেন। তিনি যে বিভিন্ন সময়ে ডঃ এম করুণানিধির সঙ্গে কথাবার্তা বলেছেন, সে বিষয়টিরও উল্লেখ করেন তাঁর শোকবার্তায়। ডঃ এম করুণানিধির নীতিসমূহ সম্পর্কে ধ্যান-ধারণা এবং একই সঙ্গে তাঁর সামাজিক কল্যাণে একনিষ্ঠতার সম্পর্কেও প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। শ্রী মোদী বলেন, ডঃ এম করুণানিধি গণতান্ত্রিক আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন। একই সঙ্গে, জরুরি অবস্থার ঘোর বিরোধী যে করুণানিধি ছিলেন, সে বিষয়টিও উল্লেখ করেন তাঁর শোকবার্তায়। পরিশেষে, প্রধানমন্ত্রী করুণানিধিজির পরিবারের এবং অসংখ্য গুণগ্রাহীর প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেন, ভারতবর্ষ তথা তামিলনাডু তাঁকে যথার্থই হারাবে।",ಕಲೈನಾರ್ ಕರುಣಾನಿಧಿ ನಿಧನಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಸಂತಾಪ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%AA%E0%B2%AC%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF%E0%B2%AB%E0%B3%8D-%E0%B2%95%E0%B3%8A%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B3%86-%E0%B2%A4%E0%B3%86%E0%B2%B0/,"রাষ্ট্রপতি মুন জে ইন-এর আমন্ত্রণেই আমি কোরিয়া সফরে যাচ্ছি। কোরিয়ায় এটি আমার দ্বিতীয়বারের সফর এবং রাষ্ট্রপতি মুন-এর সঙ্গে হবে দ্বিতীয় শীর্ষ বৈঠক। গত বছরের জুলাইতে রাষ্ট্রপতি মুন জে ইন এবং ফার্স্ট লেডি শ্রীমতী কিম জাং-সুক-কে ভারতে স্বাগত জানানোর সৌভাগ্য হয়েছিল। কোরিয়াকে আমরা এক মূল্যবান বন্ধু দেশ হিসেবেই মনে করি এবং ঐ দেশের সঙ্গে আমাদের বিশেষ কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ক রয়েছে। আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা বজায় রাখার ক্ষেত্রেও দুটি দেশ একে অপরের সঙ্গে নিজেদের মতামত বিনিময় করে থাকে। দুটি দেশই অর্থনৈতিক এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতা বজায় রেখেছে। কোরিয়া ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, ‘স্টার্ট-আপ ইন্ডিয়া’ এবং ‘ক্লিন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগেরও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার দেশ। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দু’দেশের সহযোগিতা অত্যন্ত উৎসাহব্যঞ্জক। বিজ্ঞান ক্ষেত্রে দু’দেশের গবেষণামূলক কর্মকাণ্ড মৌলিক থেকে একেবারে আধুনিক পর্যায় পর্যন্ত সম্প্রসারিত। ভারত ও কোরিয়ার মানুষে মানুষে যোগাযোগ দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বের সম্পর্কের ভিত মজবুত করেছে। গত নভেম্বরে অযোধ্যায় ‘দীপোৎসব’ অনুষ্ঠানে কোরিয়ার ফার্স্ট লেডিকে পাঠানোর রাষ্ট্রপতি মুনের সিদ্ধান্ত আমাদের মন ছুঁয়ে গেছে। ভারতের পূব দিকে তাকানোর নীতি এবং কোরিয়ার নতুন দক্ষিণ নীতির দরুণ দু’দেশের সম্পর্কের গভীরতা এবং বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পেয়েছে। দু’দেশের মানুষের সমৃদ্ধি ও শান্তির লক্ষ্যে ভারত ও কোরিয়া ভবিষ্যৎ অংশীদারিত্বের লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও বাড়িয়ে তুলবে। কোরিয়া সফরকালে রাষ্ট্রপতি মুনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ছাড়াও আমি সে দেশের শিল্পপতি, ভারতীয় সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষ এবং সমাজের সর্বক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করব। এই সফরের ফলে দু’দেশের অংশীদারিত্বমূলক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলেই আমার বিশ্বাস।",ರಿಪಬ್ಲಿಫ್ ಕೊರಿಯಾಕ್ಕೆ ತೆರಳುವ ಮೊದಲು ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಅವರ ಹೇಳಿಕೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%AA-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B3%81%E0%B2%B2%E0%B3%8D-%E0%B2%A6%E0%B3%80%E0%B2%AA%E0%B3%8D-%E0%B2%A8%E0%B2%AF%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%B0%E0%B3%8D-%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%A7%E0%B2%A8%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95/,"প্রবীণ সাংবাদিক ও রাজ্যসভার প্রাক্তন সদস্য কুলদীপ নায়ারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী শোক প্রকাশ করেছেন। “কুলদীপ নায়ার ছিলেন আমাদের যুগের একজন বড় মাপের বিদ্বান। স্পষ্ট ভাষায় ও নির্ভীকভাবে তিনি নিজের মতামত প্রকাশ করতেন। বহু শতক ধরে তিনি কাজ করেছেন। জরুরি অবস্থার বিরুদ্ধে তাঁর কঠোর অবস্থান, এক উন্নত ভারত গঠনের প্রতি তাঁর কাজ ও দায়বদ্ধতা, মানুষ সবসময় মনে রাখবেন। তাঁর প্রয়াণে আমি গভীরভাবে শোকাহত” – বলেন প্রধানমন্ত্রী।",ಕುಲ್ ದೀಪ್ ನಯ್ಯರ್ ನಿಧನಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಸಂತಾಪ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%9F%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%A8%E0%B2%A1%E0%B3%86%E0%B2%A6-%E0%B2%8E%E0%B2%AB%E0%B3%8D-%E0%B2%90-%E0%B2%8E%E0%B2%B8%E0%B3%8D/,"তুরস্কেঅনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক স্কি প্রতিযোগিতায় প্রথম ভারতীয় বিশ্ব পদক জয়ী অঞ্চল ঠাকুরকেঅভিনন্দিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “স্কিপ্রতিযোগিতায় বিশ্ব পদক জয়ী অঞ্চল ঠাকুরকে সাবাস জানাই। এফআইএস আন্তর্জাতিক স্কিপ্রতিযোগিতায় আপনার এই ঐতিহাসিক সাফল্যে সমগ্র জাতি আজ উল্লসিত। আপনার ভবিষ্যৎপ্রচেষ্টাগুলিও এইভাবে সাফল্যমণ্ডিত হোক, এই কামনা জানাই।” /",ಟರ್ಕಿಯಲ್ಲಿ ನಡೆದ ಎಫ್.ಐ.ಎಸ್. ಅಂತಾರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಸ್ಕೀಯಿಂಗ್ ಸ್ಪರ್ಧೆಯಲ್ಲಿ ಭಾರತಕ್ಕೆ ಪ್ರಥಮ ಅಂತಾರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಸ್ಕೀಯಿಂಗ್ ಪದಕ ಗೆದ್ದುಕೊಟ್ಟ ಅಂಚಲ್ ಠಾಕೂರ್ ಗೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಅಭಿನಂದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%81-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B9%E0%B2%B5%E0%B2%BE%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%A8-%E0%B2%AC%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B2%BE%E0%B2%B5%E0%B2%A3%E0%B3%86-%E0%B2%95%E0%B3%81%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%A4%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B3%86/,"কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ, তথা ইউএনএফসিসিসি-তে ভারতের সাম্প্রতিকতম দ্বিতীয় দ্বিবার্ষিক প্রতিবেদন পেশের বিষয়টি অনুমোদন করেছে। নতুন দিল্লীতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৃহস্পতিবারের (২৭ ডিসেম্বর) বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবটি মঞ্জুর করা হয়। জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত দ্বিবার্ষিক এই প্রতিবেদনে উল্লেখযোগ্য যে বিষয়গুলি রয়েছে তার মধ্যে জাতীয় পরিস্থিতি, জাতীয় গ্রিন হাউজ গ্যাস সংক্রান্ত তথ্য তালিকা, কার্বন নিঃসরণজনিত তথ্য, আর্থিক, প্রযুক্তিগত এবং ক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রয়োজন এবং অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নজরদারির মতো বিষয়গুলি রয়েছে। জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন সমীক্ষা এবং পর্যালোচনার ভিত্তিতে এই রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞদের টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি কমিটি এবং মন্ত্রী পর্যায়ের জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি এই রিপোর্টটি পর্যালোচনা করেছে। এছাড়া, কৃষি গবেষণা ও শিক্ষা, কৃষি সহযোগিতা এবং কৃষককল্যাণ, অর্থনৈতিক বিষয়ক, বিদেশ সংক্রান্ত, নতুন এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, কয়লা, শক্তি, রেল পর্ষদ, সড়ক পরিবহণ ও হাইওয়ে সহ বহু দপ্তর এ সংক্রান্ত রিপোর্টটি খতিয়ে দেখেছে। বিভিন্ন পক্ষের পেশ করা বহু মন্তব্য এবং তাদের সংশোধনমূলক প্রস্তাব খতিয়ে দেখার পরই এই প্রতিবেদনটি চূড়ান্ত করা হয়। এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে ভারতের পক্ষ থেকে একটি অংশীদার দেশ হিসেবে বিভিন্ন তথ্য পেশ করা সম্ভব হল। প্রসঙ্গত, ভারত, রাষ্ট্রসঙ্ঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জের একটি অংশীদার দেশ। বিভিন্ন উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশের পক্ষ থেকে এই মঞ্চে জলবায়ু বিষয়ক সাম্প্রতিকতম বিভিন্ন তথ্য পেশ করা হয়ে থাকে যাতে জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপারে রাষ্ট্রসঙ্ঘের হাতে সঠিক তথ্য মজুত রাখা সম্ভব হয়।",ಹವಾಮಾನ ಬದಲಾವಣೆ ಕುರಿತಂತೆ ವಿಶ್ವಸಂಸ್ಥೆಯ ಚೌಕಟ್ಟು ಸಮಾವೇಶ (ಯು.ಎನ್.ಎಫ್.ಸಿ.ಸಿ.ಸಿ.)ಕ್ಕೆ ಭಾರತದ ಎರಡನೇ ದ್ವೈವಾರ್ಷಿಕ ನವೀಕೃತ ವರದಿ (ಬಿ.ಯು.ಆರ್.) ಸಲ್ಲಿಕೆಗೆ ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%B7%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80%E0%B2%AF-%E0%B2%A1%E0%B2%BF%E0%B2%9C%E0%B2%BF%E0%B2%9F%E0%B2%B2%E0%B3%8D-%E0%B2%B8%E0%B2%82%E0%B2%B5%E0%B2%B9%E0%B2%A8/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বুধবারের (২৬ সেপ্টেম্বর) বৈঠকে জাতীয় ডিজিটাল যোগাযোগ নীতি-২০১৮ অনুমোদিত হয়েছে এবং ‘টেলিকম কমিশন’কে ‘ডিজিটাল কমিউনিকেশন্‌স কমিশন’ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। নতুন এই নীতিতে ভারতের অর্থনীতি ও সমাজের ডিজিটাল ক্ষমতায়নের কথা ভাবা হয়েছে। এতে নাগরিক এবং শিল্প সংস্থাগুলির জন্য তথ্য ও যোগাযোগের প্রয়োজন মেটানো যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এর জন্য একটি সর্বত্রগামী এবং সুলভ ডিজিটাল যোগাযোগের পরিকাঠামো ও পরিষেবা ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা করা হবে। নতুন এই নীতির ফলে ডিজিটাল যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন ধারণা ও উদ্ভাবন ঘটবে। পঞ্চম প্রজন্মের যোগাযোগ ব্যবস্থা, ‘ইন্টারনেট অফ থিংস’, এম-টু-এম-এর মতো ব্যবস্থা ভবিষ্যতে ভারতের টেলিকম ক্ষেত্রের অঙ্গ হয়ে উঠবে। নীতিটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে সবার জন্য ব্রডব্যান্ডের ব্যবস্থা করা, ডিজিটাল যোগাযোগের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৪০ লক্ষ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, ভারতের জাতীয় আয়ের ক্ষেত্রে ডিজিটাল যোগাযোগ ক্ষেত্রের অবদান বর্তমানের ৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৮ শতাংশে নিয়ে যাওয়া, ভারতকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উন্নয়ন সূচকের ক্ষেত্রে বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় ৫০টি ��েশের স্থান দেওয়া, বিশ্বের ডিজিটাল মূল্য শৃঙ্খলের ক্ষেত্রের ভারতের অবদান বৃদ্ধি এবং সর্বোপরি ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব সুনিশ্চিত করা। ২০২২ সালের মধ্যে এই লক্ষ্য পূরণ করার কথা ভাবা হয়েছে। নীতিটির অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে প্রত্যেক নাগরিকের জন্য ৫০ এমবিপিএস ব্রডব্যান্ড সংযোগের ব্যবস্থা করা। ২০২০ সালের মধ্যে দেশের সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতকে ১ জিবিপিএস সংযোগ ব্যবস্থার মধ্যে নিয়ে আসা এবং ২০২২-এর মধ্যে তা বাড়িয়ে ১০ জিবিপিএস-এ নিয়ে যাওয়া, যে সব স্থানে এখনও ডিজিটাল সংযোগের ব্যবস্থা হয়নি সেখানে তার ব্যবস্থা করা, ডিজিটাল যোগাযোগ ক্ষেত্রে ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের সমতুল বিনিয়োগ আকর্ষণ করা, নতুন যুগের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ১০ লক্ষ কর্মীর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা প্রভৃতি। এছাড়াও, দেশের ৫০০ কোটি ডিজিটাল সংযুক্ত যন্ত্রকে ‘ইন্টারনেট অফ থিংস’-এর আওতায় নিয়ে আসা, ডিজিটাল যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি সার্বিক তথ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করা এবং বিশ্বের ডিজিটাল অর্থনীতিতে ভারতের সক্রিয় অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করা। অন্যদিকে, নাগরিকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে একটি যথাযথ প্রাতিষ্ঠানিক এবং উত্তরদায়ী ব্যবস্থা গড়ে তোলাও এই নীতির লক্ষ্য। নীতিটি রূপায়ণের জন্য একটি জাতীয় পর্যায়ের ডিজিটাল গ্রিড গড়ে তোলা হবে। এছাড়া, সমস্ত নতুন শহর এবং সড়ক প্রকল্পে অভিন্ন পরিষেবা পরিকাঠামো প্রতিষ্ঠা করা। অন্যদিকে, কেন্দ্র, রাজ্য সরকার এবং স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলির সহযোগিতায় ডিজিটাল সংযোগের ক্ষেত্রে অভিন্ন অধিকার, দাম ও সময়সীমার ক্ষেত্রে মান্য ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা। যে কোন ধরণের নতুন কাজের ক্ষেত্রে অনুমোদনের প্রতিবন্ধকতাগুলি দূর করা এবং পরবর্তী প্রজন্মের ‘ওপেন অ্যাক্সেস নেটওয়ার্ক’-এর উন্নয়নের ব্যবস্থা করা। ২০১২ সালের জাতীয় টেলিকম নীতির পরিবর্তে ভারতের ডিজিটাল যোগাযোগ ক্ষেত্রকে বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ২০১৮ সালের এই নতুন জাতীয় ডিজিটাল যোগাযোগ নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে।। /…",ರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಡಿಜಿಟಲ್ ಸಂವಹನ ನೀತಿ – 2018ಕ್ಕೆ ಸಂಪುಟ ಅಂಗೀಕಾರ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4%E0%B2%A6-%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B5-%E0%B2%86%E0%B2%B9%E0%B2%BE%E0%B2%B0-%E0%B2%AE%E0%B3%87%E0%B2%B3-2017-%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B3%8D/,"শিল্প ও বা��িজ্যজগতের মাননীয় কর্ণধারবৃন্দ, ভদ্রমহিলা ওভদ্রমহোদয়গণ, বিশ্বেরখাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্রেরপথ প্রদর্শক এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী নেতৃবৃন্দের এইবিশেষ সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে পেরে আমি আনন্দিত। ভারতের বিশ্ব খাদ্য সম্মেলন,২০১৭-তে আপনাদের সকলকে স্বাগত জানাই। আজকের এইআয়োজন থেকে আপনারা এক ঝলক দেখে নিতে পারবেন যে কোন কোন সুযোগ-সুবিধা ভারতে অপেক্ষাকরে রয়েছে আপনাদের জন্য। আমাদের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের মূল্যমান শৃঙ্খলটিরসম্ভাবনাকে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই সম্মেলনে। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষেরমধ্যে সংযোগ ও যোগাযোগ স্থাপনের এই বিশেষ মঞ্চটি পারস্পরিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যেসহযোগিতার প্রসার ঘটাবে বলে আমি মনে করি। সেইসঙ্গে, আপনাদের সামনে উপস্থাপিত হবেবেশ কিছু মুখরোচক ও সুস্বাদু খাদ্য সম্ভার।সমগ্র বিশ্বই আমাদের এই স্বাদকেমনে-প্রাণে গ্রহণ করে নিয়েছে। ভদ্রমহিলা ওভদ্রমহোদয়গণ, কৃষিক্ষেত্রেভারতের শক্তি রয়েছে নানাদিক থেকেই, যা বিশেষ বৈচিত্র্যপূর্ণও বটে। দ্বিতীয় বৃহত্তমকৃষিযোগ্য জমি রয়েছে আমাদের দেশে। কলা, আম, পেয়ারা, পেঁপে এবংঢ্যাঁড়শ জাতীয় ফল ওসবজি ফলনের ক্ষেত্রে আমাদের দেশে ১২৭টির মতো বৈচিত্র্যপূর্ণ কৃষি জলবায়ু এলাকা বাঅঞ্চল রয়েছে। চাল, গম, মাছ, ফলমূল এবং শাক-সবজি উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিশ্বে আমাদেরস্থান এখন দ্বিতীয়। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বৃহত্তম দুধ উৎপাদনকারী দেশ হল ভারত। গত১০ বছর ধরে আমাদের বাগিচা ক্ষেত্রের প্রসার ঘটেছে বার্ষিক ৫.৫ শতাংশ হারে। বহু শতক ধরেইদূরদূরান্তের দেশগুলির বাণিজ্য প্রতিনিধিদের ভারত স্বাগত জানিয়ে আসছে। তাঁরা সকলেইভালো জাতের মশলার আকর্ষণে এ দেশে এসে হাজির হতেন। তাঁদের এই সফর তথা পর্যটন,ইতিহাসের গতিপথকে অনেকটাই প্রভাবিত করেছে। ইউরোপ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় আমাদেরমশলা-বাণিজ্যের সুনাম কারোরই আজ অজানা নয়। এমনকি, ভারতীয় মশলার আকর্ষণেক্রিস্টোফার কলম্বাস পৌঁছে গিয়েছিলেন আমেরিকায় ভারতে পৌঁছনোর এক বিকল্প সমুদ্রপথেরঅন্বেষণে। খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণকে ভারতের এক ধরনের জীবনধারা বলা চলে। যুগ যুগ ধরে এর চর্চা হয়ে আসছেএমনকি, সাধারণ গৃহস্থ পরিবারেও। খুবই সাধারণভাবে ঘরে উৎসেচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমেআমাদের বিখ্যাত আচার, চাটনি, পাঁপড় ও মোরোব্বার মতো খাবার জন্ম নিয়েছে যা বিশ্বেরঅভিজাত থেকে সাধারণ পরিবা�� – সকলের কাছেই সমান সমাদর লাভ করেছে। ভদ্রমহিলা ওভদ্রমহোদয়গণ, আসুন, এখনএকটু দৃষ্টি ফেরানো যাক আরও বড় ধরনের এক বাস্তব চিত্রের দিকে। ভারতবর্তমানে দ্রুততম গতিতে বিকাশশীল এক বিশ্ব অর্থনীতি হয়ে উঠেছে। পণ্য ও পরিষেবা করঅর্থাৎ, জিএসটি বহুবিধ কর ব্যবস্থার বিলোপ ঘটিয়েছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের বাণিজ্যিককাজকর্মের প্রসারের নিরিখে ভারত এক ধাপে অতিক্রম করে গেছে ৩০টি ধাপ। এই ঘটনানিঃসন্দেহে এযাবৎকালের মধ্যে ভারতের এক বৃহত্তম উন্নয়ন প্রচেষ্টার উদাহরণ। শুধুতাই নয়, এ বছর এতগুলি ধাপ একেবারে অতিক্রম করে আসার নজির অন্য আর কোন দেশে খুঁজেপাওয়া যাবে না। ২০১৪ সালে আমাদের অবস্থান ছিল ১৪২। তা থেকে আমরা এখন পৌঁছে গিয়েছিআরও উঁচুতে –শততম স্থানে। গ্রিনফিল্ডবিনিয়োগের ক্ষেত্রে ২০১৬-তে ভারতের অবস্থান ছিলশীর্ষে। আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন সূচক,বিশ্বের সার্বিক উন্নয়ন সূচক এবং আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামুখিনতা সূচকের নিরিখেওভারতের অগ্রগতি এখন বেশ দ্রুততর। ভারতে নতুনব্যবসা-বাণিজ্যের সূচনা এখন আগের থেকে অনেক বেশি সহজ হয়ে গেছে। বিভিন্ন সংস্থারকাছ থেকে অনুমতি ও ছাড়পত্র লাভের প্রক্রিয়াও এখন অনেক সরল করে তোলা হয়েছে। প্রাচীনঅপ্রচলিত আইনগুলি বাতিল ঘোষণা করে বাধ্যবাধকতার বোঝাও অনেকটাই হালকা করে নিয়ে আসাহয়েছে। এবার,শুধুমাত্র খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের দিকেই একবার তাকানো যাক। পরিবর্তন বারূপান্তর সম্ভব করে তোলার লক্ষ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে আমাদের সরকার। এইবিশেষ ক্ষেত্রটিতে বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে পছন্দের স্থান হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেভারত। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিতে এটি হল আমাদের এক অগ্রাধিকারের ক্ষেত্র।বৈদ্যুতিন বাণিজ্য এবং উৎপাদিত ও প্রক্রিয়াকরণজাত খাদ্যসামগ্রী সহ এই ক্ষেত্রটিতেএখন ১০০ শতাংশ পর্যন্ত প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিদেশিবিনিয়োগ কর্তাদের কাছে সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে চালু হয়েছে ‘এক জানালা’নীতি। কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধারওপ্রসার ঘটানো হয়েছে। খাদ্য এবং কৃষি-ভিত্তিক খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পগুলির জন্যঋণ সহায়তাকে এখন বিশেষভাবে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। হিমঘর বা মজুতঘরের ক্ষেত্রেওএই ঋণ সহায়তাকে সহজতর করে তোলা হয়েছে। শুধু তাই নয়, অনেক কম সুদে এখন ঋণ ��হায়তালাভ করা সম্ভব। নিবেশবন্ধু, অর্থাৎ, ‘বিনিয়োগকারীর বন্ধু’নামে যে অভিনব পোর্টালটির আমরা সূচনা করেছি, সেখানেখাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প ক্ষেত্রে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলির দ্বারা অনুসৃতনীতি এবং বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যাবে। স্থানীয় বাআঞ্চলিক পর্যায়ে সহায়সম্পদের খোঁজখবর ছাড়াও প্রক্রিয়াকরণের চাহিদা বা প্রয়োজনসম্পর্কিত সমস্তরকম তথ্যই সেখানে সন্নিবেশিত রয়েছে। কৃষি, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ,ব্যবসা-বাণিজ্য এবং সার্বিকভাবে সুযোগ-সুবিধার প্রসারের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত রয়েছেন,তাঁদের সকলের জন্যই এটি হল এক বিশেষ মঞ্চ। বন্ধুগণ, মূল্যমানশৃঙ্খলের বহু ক্ষেত্রেই এখন বেসরকারি অংশগ্রহণ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। তবেঠিকা চাষ, কাঁচামালের উৎস এবং কৃষি সম্পর্কিত সুযোগ-সুবিধার জন্য আরও বেশিবিনিয়োগের এখন প্রয়োজন রয়েছে। ঠিকা চাষের ক্ষেত্রে ভারতে বহু আন্তর্জাতিক সংস্থাই এখনএগিয়ে এসেছে। ভারতকে একটি বেশ বড় ধরনের আউটসোর্সিং কেন্দ্র হিসেবে যদি বেছে নেওয়াহয়, তাহলে নিঃসন্দেহে আন্তর্জাতিক বড় বড় বাজারগুলির ক্ষেত্রে এ হল সুস্পষ্টভাবেইএক বিশেষ সুযোগ। মাঠ থেকেফসল তোলার পরবর্তী পর্যায়ে প্রাথমিক প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সংরক্ষণ পরিকাঠামো, হিমঘরএবং রেফ্রিজারেটর ব্যবস্থায় তা পরিবহণের মতো সুযোগ-সুবিধার যেমন প্রসার ঘটানোহয়েছে, অন্যদিকে তেমনই খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং তার মূল্যমান সংযোজনের ক্ষেত্রেওসৃষ্টি হয়েছে প্রচুর সুযোগ-সম্ভাবনার। বিশেষত, জৈব এবং বিশেষ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাদ্যসামগ্রীরক্ষেত্রে মূল্যমান সংযোজনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। নগরায়ন এবংমধ্যবিত্ত শ্রেণীর ক্রমপ্রসারের ফলে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাদ্যশস্য এবংপ্রক্রিয়াকরণজাত খাদ্যসামগ্রীর চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। একটিপরিসংখ্যান এখানে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরতে আগ্রহী। প্রত্যেক দিনই ভারতেরট্রেনগুলিতে ১০ লক্ষেরও বেশি যাত্রীর কাছে খাবার পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। তাঁরাসকলেই খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের সম্ভাবনাময় ক্রেতা। তাই এই ধরনের বিশাল সুযোগএখন অপেক্ষা করে রয়েছে আপনাদের সকলের জন্য। ভদ্রমহিলা ওভদ্রমহোদয়গণ, জীবনধারা বাজীবনশৈলীর সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন রোগ ও অসুখ বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেগ্রহণযোগ্য এবং গ্রহণীয় খাদ্য���ামগ্রীর প্রকৃতি ও গুণমান সম্পর্কে জনসচেতনতারপ্রসার ঘটেছে বিশ্ব জুড়ে। তাই কৃত্রিম রং, রাসায়নিক এবং খাদ্য সংরক্ষণের জন্যব্যবহৃত কৃত্রিম পণ্য ব্যবহারের থেকে মানুষ এখন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। তাই, অনেক ধরনেরসুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি সমাধানের উপায়ও রয়েছে এখন ভারতেই। উভয় পক্ষই লাভবান হতেপারেএই ধরনের সুযোগ-সুবিধার আমরা প্রসার ঘটিয়ে চলেছি। প্রথাগতভারতীয় খাদ্যসামগ্রীর সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তি, প্রক্রিয়াকরণ এবং প্যাকেজিং-এরমাধ্যমে স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যের সন্ধান এখন রয়েছে বিশ্ববাসীর সামনে। আদা, হলুদ,তুলসী – এই ধরনের অসংখ্য মশলা ও উপকরণ রয়েছে আমাদের এই ভারতে। স্বাস্থ্যসম্মত,পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু খাদ্যসামগ্রী এখন প্রস্তুত করা যেতে পারে আমাদের দেশে যাশুধুমাত্র প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতেই সাহায্য করবে না,অপেক্ষাকৃত অনেক কম খরচে তা এখানে উৎপাদন ও প্রক্রিয়াকরণ করা সম্ভব। ভারতেরখাদ্য নিরাপত্তা এবং উন্নত গুণমান বজায় রাখার জন্য যে প্রতিষ্ঠানটি রয়েছে তা ভারতেপ্রস্তুত খাদ্যসামগ্রী যাতে আন্তর্জাতিক মানের সমকক্ষ হয়ে উঠতে পারে তা নিশ্চিতকরার কাজে সচেষ্ট রয়েছে। কোডেক্স-এর সঙ্গে খাদ্যে মূল্য ও গুণমান সংযোজনেরব্যবস্থা এবং সেইসঙ্গে তা পরীক্ষা করে দেখার জন্য শক্তিশালী গবেষণা সংক্রান্তপরিকাঠামো গড়ে তোলার মাধ্যমে খাদ্যশিল্প ও বাণিজ্যের এক অনুকূল পরিবেশ গড়ে তোলাসম্ভব। ভদ্রমহিলা ওভদ্রমহোদয়গণ, দেশেরকৃষিজীবীদের আমরা “অন্নদাতা” বলে শ্রদ্ধা করি। কারণ, তাঁরাই আমাদের মুখে অন্নঅর্থাৎ, খাদ্যের যোগান দেন। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে আমাদের সকল রকমপ্রচেষ্টার মূলে রয়েছে তাঁদের এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তাই তাঁদের আয় ও উপার্জনকেআগামী পাঁচ বছরে দ্বিগুণ করে তোলার এক লক্ষ্যমাত্রা আমরা স্থির করেছি। সম্প্রতিআমরা ‘প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্পদ যোজনা’ নামে জাতীয় পর্যায়ে এক কর্মসূচির সূচনাকরেছি যার আওতায় বিশ্বমানের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ পরিকাঠামো সৃষ্টি করা সম্ভব। এরসুবাদে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মতো বিনিয়োগ সম্ভাবনা যেমন উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে,তেমনই এর ফলে উপকৃত হবেন দেশের ২০ লক্ষ কৃষিজীবী। এছাড়াও, আগামী ৩ বছরেকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে ৫ লক্ষেরও বেশি। এইকর্মসূচির একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ��েগা ফুড পার্ক গড়েতোলা। এই ফুড পার্কগুলির মাধ্যমে কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্পগুচ্ছগুলিকে আমরা মূলউৎপাদন কেন্দ্রগুলির সঙ্গে যুক্ত করার লক্ষ্য স্থির করেছি। এর ফলে, আলু, আনারস,কমলা লেবু এবং আপেলের মতো ফল ও শস্য উৎপাদনে মূল্য সংযোজনের সম্ভাবনা রয়েছেপ্রচুর। এই পার্কগুলিতে নিজস্ব ইউনিট গড়ে তোলার জন্য কৃষক গোষ্ঠীগুলিকে উৎসাহদানকরা হচ্ছে। কারণ, তার ফলে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যসামগ্রীনষ্ট হওয়ার আশঙ্কা যেমন হ্রাস পাবে, অন্যদিকে তেমনই পরিবহণ ব্যয়ও উল্লেখযোগ্যভাবেকমে যাবে। এই ধরনের ৯টি পার্ক ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গেছে এবং আরও ৩০টি পার্ক সারাদেশে গড়ে উঠতে চলেছে। দেশের সুদূরতমপ্রান্তে এই সমস্ত খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিতে ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রসারের মাধ্যমেসমগ্র পরিচালন ব্যবস্থাকেও আমরা উন্নত করে তুলছি। এক সুনির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেদেশের পল্লী অঞ্চলকে ব্রডব্যান্ডের সাহায্যে যুক্ত করারও পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।ভূমি সংক্রান্ত নথিপত্র ডিজিটাল ব্যবস্থায় আমরা সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছি।অন্যদিকে, মোবাইলের মঞ্চ ব্যবহার করে বিভিন্ন পরিষেবা আমরা পৌঁছে দিচ্ছি দেশবাসীরকাছে। আমাদের এই সমস্ত পদক্ষেপ কৃষকদের কাছে সঠিক সময়ে তথ্য, জ্ঞান ও দক্ষতারসুযোগ পৌঁছে দিতে দারুণভাবে কাজ করে চলেছে। আমাদের জাতীয় বৈদ্যুতিন কৃষি বাজারঅর্থাৎ, ই-নাম দেশের কৃষি বাজারগুলিকে সারা দেশের সঙ্গে যুক্ত করছে। এর ফলে, দেশেরকৃষিজীবীরা এখন প্রতিযোগিতামূলক দাম এবং পছন্দের বিষয়গুলিকে বেছে নেওয়ার স্বাধীনতালাভ করেছেন। সহযোগিতা ওপ্রতিযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয়তার মানসিকতা গড়ে উঠেছে রাজ্য সরকারগুলির মধ্যেও। প্রক্রিয়াকরণএবং পদ্ধতিগত কাজকর্মকে আরও সরল করে তুলতে তারা এখন যুক্তভাবে কাজ করে চলেছেকেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। বিনিয়োগ আকর্ষণের লক্ষ্যে অনেক রাজ্যই এখন আকর্ষণীয়খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ নীতি অনুসরণ করছে। আমি ভারতের প্রতিটি রাজ্যের কাছেই আর্জিজানিয়েছি যাতে তারা অন্তত একটি করে খাদ্য উৎপাদনকে এক বিশেষ মাত্রায় উন্নীত করেতোলার কাজে ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এইভাবেই দেশের প্রত্যেকটি জেলাই কিছু কিছুখাদ্যসামগ্রী উৎপাদনের জন্য বেছে নিতে পারে এবং তার অন্তত একটিকে যেন এক বিশেষমাত্রায় উন্নীত করা হয়। ভদ্রমহিলা ওভদ্রমহোদয়গণ, বর��তমানেআমাদের রয়েছে এক শক্তিশালী কৃষিক্ষেত্র। এর ফলে, উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণ শিল্প গড়ে তোলার উপযোগী পরিবেশ ও পরিস্থিতির আমরা সৃষ্টি করতেপেরেছি। আমাদের রয়েছে এক বিশাল গ্রাহক ও ভোক্তাসাধারণ। দেশবাসীর আয় ও উপার্জনউত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে, সৃষ্টি হয়েছে বিনিয়োগের এক অনুকূল পরিবেশ এবং দেশেরয়েছে এমন একটি সরকার যা বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজতর করে তুলতে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজকরে চলেছে। এ সমস্ত কিছুই বিশ্বের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের সঙ্গে যুক্তদেশগুলির কাছে ভারতকে একটি পছন্দের গন্তব্য রূপে তুলে ধরেছে। ভারতেরখাদ্যশিল্পের অন্তর্গত প্রতিটি ক্ষেত্রই এখন অফুরন্ত সুযোগ-সুবিধার দ্বার উন্মুক্তকরেছে। কয়েকটি দৃষ্টান্ত আমি এখানে তুলে ধরতে ইচ্ছুক। গ্রামীণঅর্থনীতিতে দুগ্ধোৎপাদন শিল্প এক গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। দুধকে সম্বল করেআরও নানারকম খাদ্যসম্ভার উৎপাদনের মাধ্যমে এই ক্ষেত্রটির সার্বিক উৎপাদনকে আমরাএখন বহুগুণে বাড়িয়ে তুলতে আগ্রহী। মধু হলমানবজাতির প্রতি প্রকৃতির এক অনন্য উপহার। তা থেকে উৎপাদিত হয় মোমের মতো আরও অনেককিছুই যা কৃষিক্ষেত্রের আয় ও উপার্জনকে বাড়িয়ে তোলার ক্ষেত্রে বেশ সম্ভাবনাময়। মধুউৎপাদন ও রপ্তানির দিক থেকে আমরা বর্তমানে রয়েছি ষষ্ঠ অবস্থানে। এক ‘মিষ্টিবিপ্লব’-এর জন্য ভারত এখন সর্বতোভাবে প্রস্তুত। বিশ্বে মোটমাছ উৎপাদনের ৬ শতাংশ স্থান অধিকার করে রয়েছে ভারত। চিংড়ি ও কাঁকড়া রপ্তানিরক্ষেত্রে আমরা হলাম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম একটি দেশ। বিশ্বের প্রায় ৯৫টি দেশেভারত থেকে মাছ ও মাছ চাষের খুঁটিনাটি কৃৎকৌশল রপ্তানি করা হয়। নীল বিপ্লবেরমাধ্যমে সমুদ্র অর্থনীতিতেও এক বিশেষ অগ্রগতির লক্ষ্যে আমরা এগিয়ে চলেছি। মুক্তোচাষের মতো নতুন নতুন ক্ষেত্র অনুসন্ধানেও আমাদের আগ্রহ কম কিছু নয়। জৈব কৃষিপদ্ধতির ওপর আমরা আরও বেশি করে গুরুত্ব দিয়েছি কারণ, উন্নয়নকে নিরন্তর করে তুলতেআমরা সঙ্কল্পবদ্ধ। উত্তর-পূর্ব ভারতে সিকিম হল ভারতের প্রথম সম্পূর্ণভাবে জৈব কৃষিপদ্ধতি অনুসরণকারী একটি রাজ্য। জৈব পদ্ধতিতে পণ্য উৎপাদনের জন্য ব্যবহারিকপরিকাঠামো গড়ে তোলার সুযোগ-সুবিধা নিয়ে অপেক্ষা করে রয়েছে সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারত। বন্ধুগণ, ভারতেরবাজারগুলিতে সফলভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যের কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য ভারত��য়দের রুচি ওখাদ্যাভ্যাসকে জানার ও বোঝার চেষ্টা করা একান্ত জরুরি। যেমন একটি উদাহরণ দিয়ে আমিআপনাদের বলতে পারি, দুগ্ধজাত খাদ্যসামগ্রী এবং ফলের রস ভারতের প্রিয়খাদ্যাভ্যাসগুলির অন্তর্গত। এই কারণেই নরম পানীয় উৎপাদকদের কাছে আমি আবেদনজানিয়েছি যে তাদের উৎপাদিত পানীয়ের মধ্যে যেন অন্তত ৫ শতাংশ ফলের রসের মিশ্রণথাকে। খাদ্যনিরাপত্তার সমাধানের পথ নিহিত রয়েছে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের মধ্যেও। যেমন,আমাদের মোটা দানাশস্য এবং বজরায় রয়েছে বেশ উচ্চ পুষ্টিমূল্য। শুধু তাই নয়, প্রতিকূলকৃষি জলবায়ু পরিস্থিতিতেও এগুলির উৎপাদন সম্ভব। তাই এই সমস্ত পণ্যকে ‘জলবায়ুউপযোগী পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ শস্য’ বলে আমরা গণ্য করতে পারি। এর ওপর ভিত্তি করে আমরাকি আমাদের উদ্যোগকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারি না? আমাদের এই প্রচেষ্টার ফলে একদিকেদরিদ্রতম কৃষক সাধারণের আয় ও উপার্জন বৃদ্ধি যেমন সম্ভব, অন্যদিকে তেমনই খাদ্যেরপুষ্টিগুণের মাত্রাও তাতে আরও উন্নত করে তোলা যায়। এই সমস্ত উৎপাদন নিঃসন্দেহেসারা বিশ্বেই সমাদৃত হবে। বিশ্বেরচাহিদার সঙ্গে আমাদের এই সুযোগ ও সম্ভাবনাকে কি আমরা যুক্ত করতে পারি না? ভারতীয়ঐতিহ্যকে কিআমরা যুক্ত করতে পারি না মানবজাতির ভবিষ্যতের সঙ্গে? বিশ্ব বাজারেরসঙ্গে আমরা কি যুক্ত করতে পারি না ভারতের কৃষক সাধারণকে? এ সমস্ত প্রশ্নই আমি তুলেধরতে চাই আপনাদের সামনে। এই লক্ষ্যেভারতের বিশ্ব খাদ্য সম্মেলনে যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব গ্রহণ করাহবে সেই বিশ্বাস আমার রয়েছে। আমাদের সমৃদ্ধ খাদ্য সম্ভার সম্পর্কে সুচিন্তিত ওমূল্যবান মতামত যে আমরা লাভ করতে চলেছি, সে বিষয়েও আমি নিশ্চিত। খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণ সম্পর্কে আমাদের প্রাচীন জ্ঞান ও ধারণা যে সম্মেলনের মঞ্চে সাদরেইগ্রহণ করা হবে সে বিষয়ে আমি নিঃসংশয়। এই উপলক্ষেভারতীয় ডাক বিভাগ ভারতীয় খাদ্য সম্ভারের বৈচিত্র্যকে তুলে ধরতে ২৪টি স্মারকডাকটিকিটের এক বিশেষ সেট প্রকাশ করেছে। এজন্য আমি খুবই আনন্দিত। ভদ্রমহিলা ওভদ্রমহোদয়গণ, ভারতেরখাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্রের উৎসাহজনক অগ্রগতির অংশীদার হয়ে ওঠার জন্য আমিআপনাদের প্রত্যেককেই আহ্বান জানাই। প্রয়োজনে, যে কোন ধরনের সহযোগিতার জন্য আমি আন্তরিকভাবেইপ্রস্তুত রয়েছি। তাই, আমি আরেকবার বলতে চাই : আসুন। ভারতেবিনিয়োগ করুন। কারণ এখানেরয়েছে কৃষি থে���ে খাবার টেবিল পর্যন্ত অফুরন্ত সুযোগ ও সম্ভাবনা। এখানেইরয়েছে খাদ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ এবং তাতে সমৃদ্ধি লাভের সুযোগ। এই সমৃদ্ধিশুধুমাত্র ভারতের নয়, সমগ্র বিশ্বেরই। ধন্যবাদ। /",ಭಾರತದ ವಿಶ್ವ ಆಹಾರ ಮೇಳ 2017 ಕಾರ್ಯಕ್ರಮದಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಶ್ರೀ ನರೇಂದ್ರ ಮೋದಿ ಅವರ ಭಾಷಣ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%A8-5/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B8%E0%B2%BE%E0%B2%A1%E0%B3%8D-%E0%B2%A8-%E0%B2%9C%E0%B3%81%E0%B2%9C%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%BE-%E0%B2%97%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%AE%E0%B2%A6%E0%B2%B2/,"‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)’-র সুফল গ্রহীতাদের সমবেতভাবে ই-গৃহপ্রবেশ-এর সুযোগ পাওয়ার সাক্ষী রইলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। গুজরাটের ভালসাদ জেলার জুজোয়া গ্রামে আজ (২৩শে আগস্ট, ২০১৮) এক বিশাল জনসমাবেশে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ঐ অনুষ্ঠানে রাজ্যের ২৬টি জেলার সুফল গ্রহীতাদের কাছে হস্তান্তরিত করা হয় যোজনার আওতায় নির্মিত বাসস্থানগুলি। কয়েকটি জেলার সুফল গ্রহীতারা অবশ্য এক ভিডিও সংযোগ ব্যবস্থায় এই ঘটনায় সামিল হওয়ার সুযোগ লাভ করলেন। সুফল গ্রহীতাদের সঙ্গে ভিডিও যোগাযোগের মাধ্যমে কথাও বলেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এই অনুষ্ঠানে ‘দীনদয়াল উপাধ্যায় গ্রামীণ কৌশল বিকাশ যোজনা’; ‘মুখ্যমন্ত্রী গ্রামোদ্যয় যোজনা’ এবং ‘জাতীয় গ্রামীণ জীবিকা মিশন’ সহ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের নির্বাচিত সুফল গ্রহীতাদের হাতে শংসাপত্র এবং নিয়োগপত্র তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। মহিলা ব্যাঙ্ক প্রতিনিধিদের মধ্যে তিনি বন্টন করেন নিয়োগপত্র ও মিনি-এটিএম। অ্যাস্টোল জল সরবরাহ প্রকল্পেরও এদিন শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী। আসন্ন রাখীবন্ধন উৎসবের উপলক্ষটির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে শ্রী মোদী বলেন যে এই উৎসবের একটি উপহার হিসেবে ১ লক্ষেরও বেশি মহিলার নামে একটি করে বাড়ির অধিকারদানের ঘটনায় তিনি বিশেষভাবে সন্তুষ্ট। কারণ, একটি বাসস্থানের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে অনেক নতুন নতুন স্বপ্ন। আর, ঐ স্বপ্নের বাস্তবায়নে পরিবারগুলির মধ্যে সঞ্চারিত এক নতুন উৎসাহ-উদ্দীপনা। ই-গৃহপ্রবেশ-এর সময় যে বাড়িগুলির হস্তান্তর পর্ব সম্পন্ন হল, তা বেশ উন্নত গুণমানের বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। এই কর্মসূচি রূপায়ণে কোন দালাল বা মধ্যসত্ত্বভোগী না থাকার কারণে এই ঘটনা সম্ভব হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। আগামী ২০২২ সালের মধ্যে ‘সকলের জন্য বা���স্থান’ নিশ্চিত করে তোলার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের চিন্তাভাবনার কথাও এদিন পুনরুচ্চারিত হয় প্রধানমন্ত্রীর কন্ঠে। শ্রী মোদী বলেন, রাজনৈতিক ক্ষেত্রের ব্যক্তিদের মধ্যে সৌখিন বাড়ি তৈরি করার একটি প্রবণতা দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করে এসেছে। কিন্তু সেই দৃষ্টিভঙ্গির এখন পরিবর্তন ঘটেছে। দরিদ্র সাধারণ মানুষ এখন নিজেদের জন্য ঘর পাচ্ছেন। অ্যাস্টোল জল সরবরাহ প্রকল্পটিকে ‘প্রযুক্তির এক বিস্ময়’ বলে বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন যে বিশুদ্ধ পানীয় জল হাজারো রকম রোগ-ব্যাধি থেকে মানুষকে দূরে সরিয়ে রাখে। নিজস্ব বাসস্থান, বিদ্যুৎ, নির্মল পানীয় জল এবং বিশুদ্ধ রান্নার জ্বালানির সুযোগ পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে তাঁর সরকার কিভাবে দরিদ্র সাধারণ মানুষের জীবনে পরিবর্তন নিশ্চিত করতে আগ্রহী, সেকথাও প্রসঙ্গত তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।","ವಲ್ಸಾಡ್ ನ ಜುಜ್ವಾ ಗ್ರಾಮದಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಆವಾಸ್ ಯೋಜನಾ ( ಗ್ರಾಮೀಣ ) ಇದರ ಫಲಾನುಭವಿಗಳ ಸಾಮೂಹಿಕ ಇ-ಗೃಹಪ್ರವೇಶಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಸಾಕ್ಷಿಯಾದರು, ಅಸ್ಟೋಲ್ ಜಲ ಪೂರೈಕಾ ಯೋಜನೆಗೆ ಶಂಕುಸ್ಥಾಪನೆ ಮಾಡಿದರು." +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%85%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%B3%E0%B3%86-%E0%B2%B8%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%9C%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%95-%E0%B2%86%E0%B2%A1%E0%B2%B3%E0%B2%BF%E0%B2%A4%E0%B2%A6%E0%B2%89%E0%B2%A4%E0%B3%8D/,"চিহ্নিত এবং অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মসূচি ও উদ্ভাবন প্রচেষ্টার বাস্তবায়নে যে সমস্ত জেলা এবং কেন্দ্রীয় ও রাজ্য স্তরের প্রতিষ্ঠান বিশেষ সাফল্য দেখিয়েছে, আগামীকাল রাজধানীর বিজ্ঞান ভবনে তাদের জনপ্রশাসন সম্পর্কিত উৎকর্ষ পুরস্কার প্রদান করবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। মূলত প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা, ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেনের প্রসার, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ ও শহরাঞ্চল) এবং দীনদয়াল উপাধ্যায় গ্রামীণ কৌশল্যা যোজনার মতো অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মসূচিগুলির রূপায়ণে সাফল্যের স্বীকৃতি স্বরূপ এই পুরস্কার দানের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। এর সবকটি হ’ল জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি। এছাড়াও, জেলা সহ কেন্দ্র ও রাজ্য পর্যায়ের সরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানগুলিকে সফল উদ্ভাবন প্রচেষ্টার জন্য এর আওতায় পুরস্কৃত করা হয়। এ বছর চিহ্নিত চারটি অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মসূচির জন্য ১১টি পুরস্কার দেওয়া হবে। এই উপলক্ষে ‘নতুন নতুন পন্থাপদ্ধতি’ নাম�� একটি বইও প্রকাশ করবেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এছাড়াও, ‘উন্নয়নের জন্য আকাঙ্খা ও আগ্রহ : সম্ভাবনার হদিশ’ নামে আরেকটি বইও তিনি এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবেন।","ನಾಳೆ ಸಾರ್ವಜನಿಕ ಆಡಳಿತದಉತ್ಕೃಷ್ಟತಾ ಸಾಧನೆ ಪ್ರಶಸ್ತಿ ಪ್ರದಾನ ಮಾಡಿ, ನಾಗರಿಕ ಸೇವಕರನ್ನುದ್ದೇಶಿಸಿ ಭಾಷಣ ಮಾಡಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%85%E0%A6%9F%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A7%80%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80-%E0%B2%85%E0%B2%9F%E0%B2%B2%E0%B3%8D-%E0%B2%AC%E0%B2%BF%E0%B2%B9%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%BF-%E0%B2%B5%E0%B2%BE%E0%B2%9C%E0%B2%AA%E0%B3%87%E0%B2%AF%E0%B2%BF/,"শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে তাঁকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি তাঁর অভিনন্দন বার্তায় বলেছেন : “আমাদের প্রিয় অটলজির জন্মদিনে তাঁকে আমি অভিনন্দন জানাই। তাঁর নেতৃত্বেরবৈশিষ্টতা এবং দার্শনিক চিন্তাভাবনা ভারত’কে আরও বিকাশের পথে চালিত করেছে। শুধুতাই নয়, বিশ্বমঞ্চে তাতে আমাদের মর্যাদাও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আমি তাঁরসুস্বাস্থ্য কামনা করি”।",ಶ್ರೀ ಅಟಲ್ ಬಿಹಾರಿ ವಾಜಪೇಯಿ ಜನ್ಮ ದಿನದಂದು ಅವರಿಗೆ ಶುಭ ಕೋರಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9F-%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%85%E0%B2%B9%E0%B3%8D%E0%B2%AE%E0%B2%A6%E0%B2%BE%E0%B2%AC%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B3%8D-%E0%B2%A8%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%B5%E0%B3%88%E0%B2%AC%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%86/,"ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হলেন উজবেকিস্তানের রাষ্ট্রপতি শ্রী শাভকত মীরজাওয়েভ। এর আগে, রাষ্ট্রপতি মীরজাওয়েভের নেতৃত্বে এক বড় ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিনিধিদল গতকাল গান্ধীনগরে এসে পৌঁছন। গুজরাটের রাজ্যপাল শ্রী ও পি কোহলি তাঁদের স্বাগত জানান। দুই নেতার মধ্যে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী সেদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রতিনিধিদলকে গুজরাটে আসার জন্য উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। গত বছর ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে পয়লা অক্টোবর পর্যন্ত উজবেকিস্তানের রাষ্ট্রপতির ভারত সফরের সময়ে দু’জনের মধ্যে বৈঠকের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী, সেদেশের রাষ্ট্রপতির ভারত সফরের সময়ে গৃহীত বিভিন্ন সিদ্ধান্তের অগ্রগতি ও রূপায়ণে সন্তোষ প্রকাশ করেন। উজবেকিস্তানের আদিজান অঞ্চলের সঙ্গে গুজরাটের সহযোগিতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতাপত্রের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী আশা প্রকাশ করেন যে, রাষ্ট্রপতি মীর���াওয়েভের ঐ ভারত সফরের ফলে দু’দেশের পাশাপাশি, অঞ্চল-ভিত্তিক সম্পর্ক আরও মজবুত হবে। উজবেকিস্তানের সামারকন্দে গত ১২ ও ১৩ই জানুয়ারি বিদেশ মন্ত্রী পর্যায়ের প্রথম ভারত – মধ্য এশিয়া আলোচনা আয়োজনের বিষয়টিকে সমর্থন জানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী সেদেশের রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ দেন। এই আলোচনায় আফগানিস্তানে শান্তি ও উন্নতিতে সহযোগিতার ব্যাপারে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য উজবেক রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানান, উজবেকিস্তান বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য ভারতকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। উজবেকিস্তান তথ্য প্রযুক্তি, শিক্ষা, ওষুধ শিল্প, স্বাস্থ্য পরিচর্যা, কৃষি-বাণিজ্য এবং পর্যটন ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে সহযোগিতা গড়ে তুলতে চায় বলেও সেদেশের রাষ্ট্রপতি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। বিদেশ মন্ত্রী পর্যায়ে প্রথম ভারত-মধ্য এশিয়া আলোচনা সফল হওয়ার জন্য সেদেশের রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান। এই আলোচনায় মধ্য এশিয়া অঞ্চলের প্রতি ভারতের ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। সেই সঙ্গে, আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অংশগ্রহণকারী দেশগুলির যৌথ প্রচেষ্টাও সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। ভারতের ক্রমবর্ধমান শক্তি চাহিদা পূরণে দীর্ঘ মেয়াদী-ভিত্তিতে ইউরেনিয়াম সরবরাহের জন্য উজবেকিস্তানের নভৈ মিনারেলস্‌ অ্যান্ড মেটালার্জিক্যাল সংস্থা এবং ভারতের আনবিক শক্তি দপ্তরের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর সম্পর্কিত নথিপত্র বিনিময় অনুষ্ঠানে দুই নেতাই উপস্থিত ছিলেন। উজবেকিস্তানে আবাসন ও সামাজিক পরিকাঠামোমূলক প্রকল্পগুলিতে ভারতের পক্ষ থেকে সহজ শর্তে ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তার ব্যাপারে ভারতের এক্সিম ব্যাঙ্ক এবং উজবেক সরকারের মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে, উভয় নেতাই তাঁকে স্বাগত জানান। প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী উজবেক রাষ্ট্রপতি শ্রী মীরজাওয়েভের ভারত সফরের সময়ে এই ঋণ সহায়তাদানের কথা ঘোষণা করেছিলেন।",ಅಹ್ಮದಾಬಾದ್ ನಲ್ಲಿ ವೈಬ್ರೆಂಟ್ ಗುಜರಾತ್ ಜಾಗತಿಕ ಶೃಂಗಸಭೆ -2019ರ ವೇಳೆ ಉಜ್ಬೇಕಿಸ್ತಾನದ ಅಧ್ಯಕ್ಷರನ್ನು ಭೇಟಿ ಮಾಡಿದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%82-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/2010-%E0%B2%B0%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%B8%E0%B2%B9%E0%B2%BF-%E0%B2%B9%E0%B2%BE%E0%B2%95%E0%B2%B2%E0%B2%BE%E0%B2%A6-%E0%B2%AA%E0%B2%B0%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%AA%E0%B2%B0-%E0%B2%AE/,"অ্যাকাউন্টিং-এর ক্ষেত্রে জ্ঞানের প্রসার এবং পেশাদারিত্ব তথা মেধাশক্তির বিকাশের লক্ষ্যে ২০১০-এ স্বাক্ষরিত ভারত ও আয়ারল্যান্ডের মধ্যে একটি চুক্তিতে কর্মপরবর্তী অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে আজ (১৮ই জুলাই, ২০১৮) ভারতের ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ ইন্ডিয়া (আইসিএআই) এবং আয়ারল্যান্ডের ইনস্টিটিউট অফ সার্টিফায়েড পাবলিক অ্যাকাউন্ট্যান্টস (সিপিএ)-এর মধ্যে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ভারত ও আয়ারল্যান্ডে অ্যাকাউন্টিং-এর ক্ষেত্রে পেশাদারিত্বের বিকাশে সংশ্লিষ্ট কর্মী ও সদস্যদের মধ্যে এক ইতিবাচক সম্পর্কের বাতাবরণ গড়ে তুলতে এই চুক্তিটি সাহায্য করবে বলে মনে করা হচ্ছে।","2010 ರಲ್ಲಿ ಸಹಿ ಹಾಕಲಾದ ಪರಸ್ಪರ ಮಾನ್ಯತೆಯ ಒಪ್ಪಂದ (ಎಮ್ಆರ್.ಎ.)ಕ್ಕೆ ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ, ಭಾರತೀಯ ಚಾರ್ಟರ್ಡ್ ಅಕೌಂಟೆಂಟರುಗಳ ಸಂಸ್ಥೆ ಮತ್ತು ಐರ್ಲೆಂಡ್ ನ ಪ್ರಮಾಣೀಕೃತ ಸಾರ್ವಜನಿಕ ಲೆಕ್ಕಪತ್ರಗಳ ಸಂಸ್ಥೆಗಳ ನಡುವೆ ಹೊಸ ಎಂ.ಆರ್.ಎ.ಗೂ ಅನುಮೋದನೆ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%B3%E0%B3%86-%E0%B2%A6%E0%B3%87%E0%B2%B6%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B2%A6-%E0%B2%B0%E0%B3%88%E0%B2%A4%E0%B2%B0%E0%B3%8A%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B2%BF/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বুধবার সকাল ৯.৩০ মিনিটে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কৃষকদের সঙ্গে সরাসরি মত বিনিময় করবেন। এই মত বিনিময় অনুষ্ঠানে কৃষকদের কথা শোনার সরাসরি সুযোগ মিলবে। কৃষকদের উপার্জন দ্বিগুন বাড়ানোর বিষয় নিয়েও আলোচনা হবে। সারা দেশ জুড়ে এই মত বিনিময় অনুষ্ঠান কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র, অভিন্ন পরিষেবা কেন্দ্র, দূরদর্শন, ডিডি কিষান ও আকাশবাণী থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। ভিডিও প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রায় দুই লক্ষ অভিন্ন পরিষেবাকেন্দ্র ও ৬০০টি কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রকে সংযুক্ত করা হবে। ‘নরেন্দ্র মোদী অ্যাপ’-এর মাধ্যমেও সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মত বিনিময় করতে পারবেন। /…",ನಾಳೆ ದೇಶಾದ್ಯಂತದ ರೈತರೊಂದಿಗೆ ನೇರವಾಗಿ ಸಂವಾದ ನಡೆಸಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%B7%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80%E0%B2%AF-%E0%B2%B8%E0%B2%AB%E0%B2%BE%E0%B2%AF%E0%B2%BF-%E0%B2%95%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%AE%E0%B2%9A%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%BF/,"সাফাই কর্মচারীদের জাতীয় কমিশনে উপাধ্যক্ষ এবং সদস্যের একটি করে পদ সৃষ্টির বিষয়টির অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আজ এই সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হবার ফলে, কমিশনের কাজকর্ম আরও জোরদার হবে এবং এই গোষ্ঠীর মানুষের কল্যাণ ও উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হবে। প্রসঙ্গত, সাফাই কর্মচারী ও মাথায় করে ময়লা বহনকারীদের কল্যাণ, তাদের প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধা প্রদান এবং পুনর্বাসনের জন্য এই কমিশন কাজ করে থাকে। /",ರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಸಫಾಯಿ ಕರ್ಮಚಾರಿಗಳ ಆಯೋಗದಲ್ಲಿ ತಲಾ ಒಂದು ಉಪಾಧ್ಯಕ್ಷ ಮತ್ತು ಸದಸ್ಯ ಹುದ್ದೆ ಸೃಷ್ಟಿಸಲು ಕೇಂದ್ರ ಸಂಪುಟದ ಒಪ್ಪಿಗೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B3%82%E0%B2%B2%E0%B2%B8%E0%B3%8C%E0%B2%95%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%AF-%E0%B2%85%E0%B2%AD%E0%B2%BF%E0%B2%B5%E0%B3%83%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%A7%E0%B2%BF-%E0%B2%B8%E0%B2%B0%E0%B2%95%E0%B2%BE/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ কেরলের কোল্লামে জাতীয় সড়ক এনএইচ-৬৬-এর ওপর দুই লেনের ১৩ কিমির কোল্লাম বাইপাসটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন। এই উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন কেরালার রাজ্যপাল বিচারপতি শ্রী পি সদাশিবম, কেরলের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী পিনারাই বিজয়ন, কেন্দ্রীয় পর্যটন প্রতিমন্ত্রী শ্রী কে জে অলফোন্স এবং অন্যান্য গণ্যমান্য অতিথিরা। কোল্লামের আশারাম ময়দানে এক বিপুল জনসমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার পরিকাঠামোমূলক উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। কোল্লাম বাইপাস সেটিরই একটি উদাহরণ। শ্রী মোদী ভাষণপ্রসঙ্গে আরও জানান ২০১৫-র জানুয়ারিতে প্রকল্পটি চূড়ান্ত অনুমোদন পায়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার সহজে জীবনযাপনের জন্য ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’-এ বিশ্বাসী। প্রকল্পটি সম্পূর্ণ করতে কেরল সরকারের অবদান এবং সহযোগিতার প্রশংসা করেন শ্রী মোদী। প্রসঙ্গত, আলাপুঝা থেকে তিরুবনন্তপুরম যাওয়ার সময় অনেকটাই কমে আসবে কোল্লাম বাইপাসটি নির্মাণের ফলে। কোল্লাম শহরের যানযটও অনেকটাই কমবে। কেরলের বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শ্রী মোদী বলেন, ২০১৪-র মে থেকেই জাতীয় সড়কের প্রায় ৫০০ কিমি কেরলের আওতায় এসেছে। তিনি আরও বলেন, ভারতমালায় আওতায় মুম্বাই-কণ্যাকুমারী করিডর নির্মাণের জন্য একটি ব��শদ প্রকল্প প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবগুলি প্রকল্পের কাজ সময়মতো শেষ করার জন্য সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি বলেন, ১২ লক্ষ কোটি টাকা মূল্যের ২৫০-টিরও বেশি প্রকল্পের পর্যালোচনার কাজ ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। সড়ক সংযোগের কাজের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের তুলনায় এই সরকারের আমলে, জাতীয় সড়ক বা গ্রামীণ সড়ক নির্মাণে গতি দ্বিগুন করা গিয়েছে। ৯০ শতাংশেরও বেশি গ্রামীণ বাসস্হান এখন এ ধরনের সংযোগের আওতায় এসেছে। পূর্ববর্তী সরকার মাত্র ৫৬ শতাংশ আবাসনকে সংযুক্ত করতে পেরেছিল সড়কপথে। এই পরিপ্রেক্ষিতে শ্রী মোদী আশা করেছেন যে তাঁর সরকার শীঘ্রই ১০০ শতাংশ সড়ক সংযোগের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারবে। প্রসঙ্গত, আঞ্চলিক বিমান সংযোগ এবং রেল সম্প্রসারণের ফলে কর্মসম্প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, যখন আমরা সড়ক ও সেতু নির্মাণ করি, তখন আমরা কেবল শহর ও গ্রামকেই সংযুক্ত করিনা আমরা আশা-আকাঙ্খার সঙ্গে সাফল্য, সুযোগ-সুবিধা এবং সুখানুভূতিকেও সংযুক্ত করি। আয়ুষ্মান ভারত প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন, এই প্রকল্পের আওতায় ৮ লক্ষ রোগী উপকৃত হয়েছেন। এই প্রকল্পে এখন পর্যন্ত সরকার ১১০০ কোটিরও বেশি টাকা মঞ্জুর করেছে। কেরল সরকারকে তিনি এই প্রকল্প রূপায়ণের কাজ ত্বরান্বিত করতে বলেন। শ্রী মোদী বলেন, কেরলের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পর্যটনের বড় ভূমিকা রয়েছে এই রাজ্যের অর্থনৈতিক বিকাশে এটিই মূলধন। কেরলের পর্যটন সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য তাঁর সরকার এই রাজ্যের সাতটি প্রকল্প অনুমোদন করেছে ‘স্বদেশ দর্শন’ এবং ‘প্রসাদ’-এর আওতায়। এর জন্য ৫৫০ কোটি টাকা দেওয়া হবে। পর্যটন ক্ষেত্রের গুরুত্ব সম্পর্ক প্রধানমন্ত্রী বলেন, পর্যটন ক্ষেত্রে ২০১৬তে ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। ২০১৮-র ওয়ার্ল্ড ট্র্যাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের প্রতিবেদনে ‘পাওয়ার রাঙ্কিং’-এর ক্ষেত্রে ভারত তৃতীয় স্হানে উঠে এসেছে। ভারতে ২০১৩-তে প্রায় ৭০ লক্ষ বিদেশী পর্যটন আসে। ২০১৭-তে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১ কোটি। তিনি এও বলেন, ই-ভিসা চালু হওয়ায় ভারতীয় পর্যটন ক্ষেত্রে বিপুল পরিবর্তন এসেছে। এখন পর্যন্ত ১৬৬টি দেশের নাগরিকের জন্য ভারত ই-ভিসার ব্যবস্হা করতে পেরেছে। /","ಮೂಲಸೌಕರ್ಯ ಅಭಿವೃದ್ಧಿ ಸರಕಾರದ ಆದ್ಯತೆ , ಪ್ರಧಾನಮಂತ್��ಿ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%9A%E0%B3%80%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B3%86-%E0%B2%A4%E0%B3%86%E0%B2%B0%E0%B2%B3%E0%B3%81%E0%B2%B5-%E0%B2%AE%E0%B3%81%E0%B2%A8%E0%B3%8D%E0%B2%A8-%E0%B2%AA%E0%B3%8D/,"দু’দিনের সফরে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী চীনের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। এই সফরের প্রাক্কালেনতুন দিল্লীতে প্রধানমন্ত্রী এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ২৭ ও ২৮ এপ্রিল চীনের উহানে তিনি সেদেশের রাষ্ট্রপতি শ্রী জি জিংপিং-এর সঙ্গে ঘরোয়া বৈঠকে মিলিত হবেন। দ্বিপাক্ষিক এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হবে। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে, নিজের নিজের দেশের উন্নয়নের দিকে লক্ষ্য রেখেই শ্রী মোদী ও শ্রী জিংপিং-এর মধ্যে নানা বিষয়ে আলোচনা হবে। কৌশলগত এবং দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গী নিয়েই এই আলোচনা হবে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।",ಚೀನಾಕ್ಕೆ ತೆರಳುವ ಮುನ್ನ ಪ್ರಧಾನಿ ಅವರ ಹೇಳಿಕೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%AE%E0%B2%B8%E0%B3%8D-%E0%B2%B8%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%AD%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%A6%E0%B3%87/,ক্রিসমাস উপলক্ষে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদী। “সকলকেই শুভ ও আনন্দময় ক্রিসমাসের শুভেচ্ছা জানাই। ভগবান যীশুখ্রীস্টেরমহান শিক্ষাদর্শকে আমরা এই দিনে স্মরণ করি। উৎসবের এই মরশুমটি সমাজে সুখ ওসমৃদ্ধির বাতাবরণ গড়ে তুলুক এই প্রার্থনা জানাই” – এক বার্তায় বলেছেনপ্রধানমন্ত্রী।,ಕ್ರಿಸ್ಮಸ್ ಸಂದರ್ಭದಲ್ಲಿ ದೇಶದ ಜನತೆಗೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಶುಭಾಶಯ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%BF/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/9%E0%B2%A8%E0%B3%87-%E0%B2%B8%E0%B3%81%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%BF%E0%B2%A8-%E0%B2%A8%E0%B2%97%E0%B2%B0-%E0%B2%85%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%B2-%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%A4%E0%B2%B0%E0%B2%A3/,"প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে শহরে গ্যাস বন্টন প্রকল্পের নবম পর্যায়ের শিলান্যাস করেছেন। নতুন দিল্লির বিজ্ঞান ভবন থেকে তিনিশহরে গ্যাস বন্টন ব্যবস্থার দশম নিলাম প্রক্রিয়ারও সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নবম পর্যায়ে, ১২৯টি জেলার শহর এলাকায় গ্যাস বন্টন নেটওয়ার্ক চালু করা হয়েছে। দশম পর্বের নিলাম প্রক্রিয়ার শেষে ৪০০টি জেলা এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত হবে বলে তিনি জানান। এতে করে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭০ শতাংশ এই প্রকল্পের আওতাভুক্ত হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশ বর্তমানে গ্যাস ভিত্তিক অর্থনীতির দিকে ঝুঁকছে। কেন্দ্রীয় সরকার এই অর্থনীতির উন্নয়নে সব দিকে নজর দিচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। দেশের গ্যাশ ক্ষেত্রের পরিকাঠামো উন্নয়নে সরকার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার, এল এন জি টার্মিনালের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি গ্যাসের গ্রিড ও গ্যাশের বন্টন ব্যবস্থা আরো কার্যকর করে তুলছে। পরিচ্ছন্ন শক্তি ক্ষেত্রে গ্যাস নির্ভর অর্থনীতির ভূমিকা বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরিচ্ছন্ন শক্তি ক্ষেত্রের বিষয়ে সামগ্রিক সমাধানে সি জি ডি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। কেন্দ্রীয় সরকার পরিচ্ছন্ন শক্তি ক্ষেত্রের বিস্তার লাভের জন্য কাজ করছে। এই প্রসংগে তিনি সরকার গৃহীত ইথানল ব্লেন্ডিং বায়ো গ্যাস কারখানার মত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত চার বছরে দেশে ১২ কোটির বেশি এল পি কি সংযোগ দেওয়া হয়েছে। শহর এলাকায় গ্যাস নেটওয়ার্ক একটি নতুন বাস্তুতন্ত্র সৃষ্টি করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। গ্যাস নির্ভর শিল্প গড়ে ওঠার পাশাপাশি যুব সম্প্রদায়ের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে ও নাগরিকদের জীবনযাত্রার মান সহজ করা সম্ভব হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার পরিচ্ছন্ন শক্তি ও গ্যাস ভিত্তিক অর্থনীতির লক্ষ্যে পূরণে কাজ করে চলেছে। এই লক্ষ্য শুধুমাত্র নিজের জন্য নয় সমগ্র মানব জাতি ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অর্জন করতে হবে।",9ನೇ ಸುತ್ತಿನ ನಗರ ಅನಿಲ ವಿತರಣೆಯ ಕಾರ್ಯಾರಂಭಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಶಂಕುಸ್ಥಾಪನೆಗೈದರು +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%9C%E0%A7%88%E0%A6%AC-%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8-%E0%A6%89/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B5-%E0%B2%9C%E0%B3%88%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%95-%E0%B2%87%E0%B2%82%E0%B2%A7%E0%B2%A8-%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%A8-2018-%E0%B2%B0-%E0%B2%95%E0%B2%BE/,"বিশ্ব জৈব জ্বালানি দিবস উপলক্ষে আগামীকাল (১০ আগস্ট, ২০১৮) নতুন দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তিনি কৃষক, বিজ্ঞানী, উদ্যোগপতি, ছাত্রছাত্রী, সরকারি আধিকারিক এবং বিধায়কদের একটি সমাবেশে ভাষণ দেবেন। প্রসঙ্গত, অশোধিত তেলের ওপর নির্ভর করার প্রবণতা অনেকটাই কমাতে পারে জৈব জ্বালানি ব্যবহার। পরিচ্ছন্ন পরিবেশ-সহায়ক এই জ্বালানি কৃষকদের অতিরিক্ত আয়েও সাহায্য ���রে। পাশাপাশি, গ্রামাঞ্চলে কর্মসংস্থান বাড়াতেও সাহায্য করে এই জ্বালানি। অতএব, বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগের সঙ্গে জৈব জ্বালানির সংযোগ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল স্বচ্ছ ভারত এবং কৃষকদের আয় বৃদ্ধি। কেন্দ্রীয় সরকার উদ্যোগ নেওয়ার ফলে পেট্রোলের সঙ্গে ইথানল মেশানোর প্রক্রিয়া ২০১৩-১৪-র লিটার প্রতি ৩৮ কোটি থেকে বেড়ে ২০১৭-১৮-তে লিটার প্রতি ১৪১ কোটি হয়েছে। এ বছর জুন মাসে সরকার জৈব জ্বালানি সংক্রান্ত জাতীয় নীতিটিও অনুমোদন করেছে। /…",ವಿಶ್ವ ಜೈವಿಕ ಇಂಧನ ದಿನ 2018 ರ ಕಾರ್ಯಕ್ರಮಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%AA/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B2%B0%E0%B3%80%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B2%BE-%E0%B2%AA%E0%B3%86-%E0%B2%9A%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%9A%E0%B2%BE-2-0%E0%B2%B0%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির তালকোটরা স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় পর্বের ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অভিভাবকদের সঙ্গে নানা বিষয়ে মতবিনিময় করেন।দেড় ঘন্টারও বেশি সময় ধরে এই মতবিনিময় অনুষ্ঠানে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের সকলকেই হাল্কা মেজাজে প্রধানমন্ত্রীর ব্যঙ্গকৌতুক ও রসিকতা মেশানো অভিজ্ঞতা ও মতামতের প্রশংসা করতে দেখা যায়। এ বছর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানে ভারতীয়রা ছাড়াও বিদেশে বসবাসকারী ভারতীয় ছাত্রছাত্রীরাও যোগ দিয়েছিলেন। এই মতবিনিময় অনুষ্ঠানের আবহ তৈরি করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানটিকে ‘ক্ষুদ্র ভারত’ হিসাবে বর্ণনা করেন।তিনি বলেন, এই অনুষ্ঠান ভবিষ্যৎ ভারতের প্রতীক-স্বরূপ।এবারের অনুষ্ঠানে অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষিকারাও যোগ দেওয়ায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। একজন শিক্ষক প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চান যে, ছেলেমেয়েদের পরীক্ষার ব্যাপারে মানসিক চাপে থাকা অভিভাবকদের শিক্ষক-শিক্ষিকারা কি পরামর্শ দেবেন? ইউপিএসসি-র পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া এক ছাত্রও প্রধানমন্ত্রীর কাছে একই প্রশ্ন রাখেন।জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরীক্ষাজনিত প্রভাব থেকে সম্পূর্ণ চাপমুক্ত হওয়ার পরামর্শ তিনি কখনই দেবেন না।এ প্রসঙ্গে তাঁর অভিমত, পরীক্ষার মূল বিষয়গুলিকে যথাযথভাবে উপলব্ধি করাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলের কাছে প্রধানমন্ত্রী জানতে চান – কোনও একটি পরীক্ষা, আসলে কি জীবনের পরীক্ষ�� অথবা দশম বা দ্বাদশ শ্রেণীর মতো গ্রেড-ভিত্তিক পরীক্ষা কি না! তিনি আরও বলেন, পরীক্ষার মূল বিষয়টি যখন উপলব্ধি করা সম্ভব হবে, তখন স্বাভাবিকভাবেই মনস্তাত্তিক চাপ দূর হয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, অভিভাবকদের এটা কখনই আশা করা উচিৎ নয় যে, নিজেদের অপূর্ণ স্বপ্ন তাঁদের ছেলেমেয়েরা পূরণ করবে।প্রত্যেক ছেলেমেয়ের নিজস্ব সম্ভাবনা ও সক্ষমতা রয়েছে।তাই, প্রতিটি ছেলেমেয়ের ইতিবাচক দিকগুলিকে উপলব্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শ্রী মোদী বলেন, আশা-আকাঙ্খা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।আমরা কেউই হতাশা ও নিরানন্দময় পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারি না। অভিভাবকদের ওপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ সংক্রান্ত একগুচ্ছ প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছেলেমেয়েদের সাফল্য অভিভাবকদের কাছে প্রত্যাশার চাবিকাঠি হয়ে উঠতে পারে না।প্রত্যাশা পূরণই যদি মূল মন্ত্র হয়ে যায়, তাহলে বাস্তবতা অধরাই থেকে যায়।কিছু মানুষের বক্তব্য এরকম যে, মোদী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে সকলের প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে।এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তাঁর দৃষ্টিভঙ্গী হ’ল ১২৫ কোটি ভারতবাসীর প্রত্যাশাও হবে ১২৫ কোটির সমতুল।সকলের প্রত্যাশা প্রকাশ করতে হবে এবং এই বিপুল সংখ্যক প্রত্যাশা পূরণে সমবেতভাবে আমাদের সক্ষমতাও বাড়াতে হবে বলে তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। এক অভিভাবিকা আশঙ্কা-প্রকাশ করে বলেন, এক সময়ে তাঁর ছেলে পড়াশুনায় খুব ভালো ছিল।কিন্তু সে এখন অনলাইন গেম্‌স – এ আক্রান্ত।সন্তানের প্রতি মায়ের এই আশঙ্কার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রযুক্তির প্রতি আকৃষ্ট হওয়াটা ছাত্রছাত্রীদের কাছে খারাপ – একথা তিনি বিশ্বাস করেন না।তাঁর বিশ্বাস, এটা খুবই ভালো দিক যে, পড়ুয়ারা এখন অনবরত নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।অবশ্য, প্রযুক্তি মানসিকতাবোধের প্রসারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।স্বাভাবিকভাবেই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের পন্থা হয়ে ওঠে।মানসিকতার বিকাশে প্লে-স্টেশন নিঃসন্দেহে ভালো।কিন্তু খেলার মাঠের কথা ভুলে যাওয়াটা বাঞ্ছনীয় নয়। পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ সময়ের পূর্ণ সদ্ব্যবহার সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে শ্রী মোদী বলেন, ১২৫ কোটি ভারতীয়র সকলেই তাঁর পরিবার।তিনি বলেন, যখন একজন ব্যক্তি তাঁর পরিবারের স্বার্থে কাজ করেন, তখন তিনি কিভাবে নিজেকে ক্লান্ত অনুভব করবেন? শ্রী মোদী বলেন, প্রত্যেক দিন তিনি এক নতুন প্রাণশক্তি নিয়ে কাজ করেন। একদল ছাত্রছাত্রী প্রধানমন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেন, কিভাবে পড়াশুনাকে আরও আনন্দদায়ক করা যায় এবং কিভাবে পরীক্ষা ব্যবস্থা একজনের ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটাতে পারে? এই প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরীক্ষা ব্যবস্থাকে সঠিক মানসিকতা নিয়ে দেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।পরীক্ষা ব্যবস্থা একজন ব্যক্তিকে সমস্ত দিক থেকে মজবুত করে তোলে, তাই কোনও ব্যক্তির পক্ষেই পরীক্ষা ব্যবস্থাকে অবজ্ঞা করা সম্ভব নয়। ছাত্রছাত্রীরা সঠিক বিষয় নিয়ে পড়াশুনো এবং পছন্দের কর্মজীবন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ জানতে চান।এই ছাত্রছাত্রীরা আরও বলেন, প্রত্যেকের সক্ষমতা ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে।সুতরাং, প্রতিটি ছাত্রছাত্রী কিভাবে গণিত ও বিজ্ঞানে ভালো ফল আশা করতে পারে।জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি ব্যাপারে স্পষ্ট ভাবনাচিন্তা ও দৃঢ়প্রত্যয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।বিজ্ঞান ও গণিতের মতো অন্যান্য বিষয়ও সমান গুরুত্বপূর্ণ এবং এই বিষয়গুলিতেও আবিষ্কারের অনেক অবকাশ রয়েছে। গত বছরের ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানে মতবিনিময় পর্বের কথা উল্লেখ করে এক ছাত্রী জানান, এখন বাবা-মা তাঁর পরীক্ষা হোক বা কর্মজীবন সমস্ত বিষয়েই অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।শ্রী মোদী বলেন, অভিভাবকদের ইতিবাচক মনোভাব তাঁর ছেলেমেয়ের জীবনে ব্যাপক অবদান রাখতে পারে। ছেলেমেয়েদের উৎসাহিত করার প্রয়োজনীয়তা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অন্যদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় সামিল হওয়ার চেয়ে নিজের রেকর্ডের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একজন ব্যক্তি যখন তাঁর অতীত রেকর্ডের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করেন, তখন তাঁর হাতাশা ও নেতিবাচক মনোভাব সহজেই পর্যবসিত হয়। শিক্ষা ব্যবস্থায় আরও উন্নতির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে ছাত্রছাত্রীরা বলেন, শিক্ষা ব্যবস্থা কেবল মুখস্ত বিদ্যার প্রবণতাই দূর করে না, একই সঙ্গে পড়ুয়ারা কি শিখেছে, তাও প্রমাণ করে। প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তাঁর জবাবে বলেন, শিক্ষা গ্রহণ পদ্ধতি কেবল পরীক্ষা ব্যবস্থার মধ্যেই সীমিত হতে পারে না।আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপযুক্ত করে তুলতে হবে। হতাশা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের মতো দেশে এটা খুবই উদ্বেগের বিষয়।তবে, ভারতীয় সংস্কৃতিতে হতশা মোকাবিলার উপযুক্ত পন্��া রয়েছে।হতাশা ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা যত বেশি খোলাখুলি কথা বলব, জীবনের পক্ষে তা ততধিক ভালো হবে। শ্রী মোদী আরও বলেন, একজন ব্যক্তি হঠাৎ করেই হতাশার শিকার হন না।এমন অনেক লক্ষণ থাকে, যা দেখে বোঝা যায় – কোনও এক ব্যক্তি হতাশার শিকার হচ্ছেন।এই লক্ষণগুলিকে উপেক্ষা করা মোটেও ভালো দিক নয়।পক্ষান্তরে, এ প্রসঙ্গে আমাদের আরও বেশি কথা বলতে হবে এবং প্রয়োজনে সঠিক পরামর্শও নিতে হবে, যাতে একজন ব্যক্তি তাঁর সমস্যার কথা খোলাখুলি বলতে পারেন।","“ಪರೀಕ್ಷಾ ಪೆ ಚರ್ಚಾ 2.0”ರಲ್ಲಿ ವಿದ್ಯಾರ್ಥಿಗಳು, ಶಿಕ್ಷಕರು ಮತ್ತು ಪಾಲಕರೊಂದಿಗೆ ಸಂವಾದ ನಡೆಸಿದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ" +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE-%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%97%E0%B2%B5%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%AC%E0%B2%BF%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%B8%E0%B2%BE-%E0%B2%AE%E0%B3%81%E0%B2%82%E0%B2%A1%E0%B2%BE-%E0%B2%9C%E0%B2%AF%E0%B2%82%E0%B2%A4/,ভগবান বীরসা মুন্ডার জন্ম জয়ন্তীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী। একবার্তায় তিনি বলেছেন : “ভগবান বীরসা মুন্ডা জয়ন্তীতে আমি তাঁকে প্রণতি জানাই। তাঁর অদম্য সাহসিকতাআমাদের উদ্বুদ্ধ করে। ভগবান বীরসা মুন্ডার জীবনাদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশের আদিবাসী সম্প্রদায়েরক্ষমতায়নের লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। কারণ তাঁরা হলেন ভারতের গর্ব”।,ಭಗವಾನ್ ಬಿರ್ಸಾ ಮುಂಡಾ ಜಯಂತಿಯಂದು ಅವರಿಗೆ ನಮಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%98%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B9/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%97%E0%B3%81%E0%B2%9C%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%A4%E0%B3%8D-%E0%B2%85%E0%B2%AA%E0%B2%98%E0%B2%BE%E0%B2%A4%E0%B2%A6%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%AE%E0%B3%83%E0%B2%A4%E0%B2%AA%E0%B2%9F/,"প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদী গুজরাটে দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে শোকপ্রকাশ করেছেন । প্রধানমন্ত্রীবলেছেন “ গুজরাটের রাংঘোলা-র কাছে দুর্ঘটনায়যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন, তাঁদের প্রতি জানাই সমবেদনা । এই দুর্ঘটনায় ছিল অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক এবং ক্ষোভ উদ্রেককারি । আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি । ”",ಗುಜರಾತ್ ಅಪಘಾತದಲ್ಲಿ ಮೃತಪಟ್ಟವರಿಗೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಸಂತಾಪ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%9C-2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B8%E0%B3%81%E0%B2%B2%E0%B2%AD%E0%B2%B5%E0%B2%BE%E0%B2%97%E0%B2%BF-%E0%B2%B5%E0%B2%BE%E0%B2%A3%E0%B2%BF%E0%B2%9C%E0%B3%8D%E0%B2%AF-%E0%B2%A8%E0%B2%A1%E0%B3%86%E0%B2%B8%E0%B3%81%E0%B2%B5/,"বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজতর করে তোলার ক্ষেত্রে বিশ্ব ব্যাঙ্কের ২০১৮’রপ্রতিবেদন অনুযায়ী ভারত ইতিমধ্যেই ৩০টি ধাপ ওপরে উঠে এসেছে। এই ঘটনাকে ‘ঐতিহাসিক’বলে বর্ণনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এর আগে বাণিজ্যিক কাজকর্মসহজতর করে তোলা সম্পর্কিত বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রতিবেদনে ভারতের অবস্থান ছিল ১৩০-এ।কিন্তু ২০১৮’র প্রতিবেদন অনুযায়ী ভারত এখন ১০০তম স্থানে অবস্থান করছে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বেশ কয়েকটি ট্যুইট বার্তায় বলেছেন যে, ভারতের এখন বিশ্বর‍্যাঙ্কিং-এ ১০০ সূচকে অবস্থানের মূল কারণ হ’ল বিভিন্ন ক্ষেত্রে টিম ইন্ডিয়ার সার্বিকভাবেসংস্কার প্রচেষ্টা। তিনি তাঁর ঐ বার্তায় বলেছেন : “বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজতর করে তোলার কাজে বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং-এ ভারতেরএইভাবে অনেক ওপরে উঠে আসার কারণ হ’ল, বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রচেষ্টার ওপর টিমইন্ডিয়ার গুরুত্বদান। বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজতর করে তোলার লক্ষ্যে যে পরিবেশ ও পরিস্থিতি বর্তমানেসৃষ্টি হয়েছে, তা দেশের শিল্পোদ্যোগ বিশেষত, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ক্ষেত্রেঐতিহাসিক সুযোগ-সুবিধার প্রসার ঘটিয়েছে। এরফলে, সমৃদ্ধিও ঘটে চলেছে দ্রুততারসঙ্গে। গত তিন বছর ধরে আমরা লক্ষ্য করে আসছি যে, বাণিজ্যিক কাজকর্মকে আরও সহজ করেতোলার লক্ষ্যে রাজ্যগুলির মধ্যে এক ইতিবাচক প্রতিযোগিতামুখিনতার মানসিকতা গড়েউঠেছে, যা নিঃসন্দেহে এক্ষেত্রে বিশেষ কাজ দিয়েছে। এর আগে কখনও ভারতে বাণিজ্যিক কাজকর্মকে এতটা সহজতর করে তোলার জন্য কোনওচেষ্টা করা হয়নি। যে সমস্ত অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধার প্রসারের জন্য আমাদের দেশ এখনপ্রস্তুত, তার সুযোগ গ্রহণের জন্য ভারত স্বাগত জানায় বিশ্বের অন্যান্য দেশকে। ‘সংস্কার, সাফল্য এবং রূপান্তর’ – এই মন্ত্রকে অবলম্বন করে দেশের অর্থনৈতিকসমৃদ্ধি ও র‍্যাঙ্কিং-এর ক্ষেত্রে উন্নততর মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হতে আমরা এখনসংকল্পবদ্ধ”।",‘ಸುಲಭವಾಗಿ ವಾಣಿಜ್ಯ ನಡೆಸುವ’ ಶ್ರೇಯಾಂಕದಲ್ಲಿ ಭಾರತದ ಐತಿಹಾಸಿಕ ಜಿಗಿತಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಶ್ಲಾಘನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B2%B9%E0%B2%BE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%AA%E0%B3%81%E0%B2%B2%E0%B3%86%E0%B2%9C%E0%B2%AF%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B2%BF%E0%B2%AF%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B3%81-%E0%B2%85%E0%B2%B5/,মহাত্মাফুলের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী । এক বার্তায়তিনি বলেছেন : “মহাত্মাফুলের জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্ধা জানাই। সমাজ সংস্কারের প্রতি তাঁর নেতৃত্ব ও অক্লান্ত���্রচেষ্টা প্রান্তিক মানুষদের বিশেষভাবে সাহায্য করেছে। মহিলাদেরঅবস্থার উন্নয়নে এবং তরুণ ও যুবকদের মধ্যে শিক্ষার প্রসারে তিনি তাঁর অঙ্গীকারেরক্ষেত্রে ছিলেন আপোষহীন । ”,ಮಹಾತ್ಮಾಪುಲೆಜಯಂತಿಯಂದು ಅವರಿಗೆ ಗೌರವ ನಮನ ಸಲ್ಲಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%B7%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80%E0%B2%AF-%E0%B2%B6%E0%B2%BF%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B2%95%E0%B2%B0-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%B6%E0%B2%B8%E0%B3%8D/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ শিক্ষক দিবসের প্রাক্কালে, ২০১৭-র জাতীয় শিক্ষক পুরস্কারপ্রাপকদের সঙ্গে মিলিত হন। কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী শ্রী প্রকাশ জাভড়েকর-ও এই অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন। দেশে শিক্ষার মানোন্নয়নের ক্ষেত্রে তাঁদের অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কারপ্রাপক শিক্ষকদের অভিনন্দন জানান। শিক্ষার জন্য এবং একে তাঁদের জীবনের মন্ত্র করে তোলায়, তিনি তাঁদের নিষ্ঠার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, একজন শিক্ষক সারাজীবন ব্যাপি শিক্ষকই থাকেন। শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় প্রধানমন্ত্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষকদের প্রতি জনগোষ্ঠীকে সমবেত করে তাদের বিদ্যালয় উন্নয়নে অংশ করে নেওয়ার আহ্বান জানান। এছাড়াও তিনি ছাত্রছাত্রীদের, বিশেষ করে দরিদ্র এবং গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারীদের মধ্যে নিহিত শক্তির প্রকাশের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছাত্র এবং শিক্ষকদের মধ্যে যোগাযোগের অভাবকে দুর করতে হবে। ছাত্রছাত্রীরা যাতে সারাজীবন শিক্ষকদের কথা মনে রাখেন, সেই কাজ তাঁদের করতে হবে। তিনি স্কুলগুলি ও পারিপার্শিক অঞ্চলে ডিজিটাল পরিবর্তন আনার জন্য শিক্ষকদের উসাহ দেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপচারিতায় পুরস্কারপ্রাপক শিক্ষকরা তাঁদের স্কুলগুলিকে জ্ঞান ও উৎকর্ষের কেন্দ্র হিসাবে পরিণত করার অনুপ্রেরণামূলক কাহিনী বর্ণনা করেন। তাঁরা নতুন অনলাইন পদ্ধতিতে শিক্ষকদের জাতীয় পুরস্কারের মনোনয়ন প্রক্রিয়া চালু করা এবং ডিজিটাল ভারতের মতো কর্মসূচি চালু করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। তাঁরা বলেন, সারা দেশজুড়ে স্কুল শিক্ষার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ভারত কর্মসূচি গুনমানের ক্ষেত্রে এক বিরাট পরিবর্তন আনছে। এবছর মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক জাতীয় পুরস্কারের জন্য শিক্ষকদের নির্বাচন সংক্রান্ত নীতি-নির্দেশিকা সংশোধন করেছে। নতুন এই পদ্ধতিতে কোনো শিক্ষক নিজের জন্য মনোনয়ন পাঠাতে পারেন। নতুন এই পদ্ধতিটি স্বচ্ছ এবং অবাধ। এর মাধ্যমে উৎকর্ষ ও ভালো কাজকে পুরস্কৃত করা সম্ভব। /",ರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಶಿಕ್ಷಕರ ಪ್ರಶಸ್ತಿ ವಿಜೇತರೊಂದಿಗೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಸಂವಾದ ನಡೆಸಿದರು +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%97%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%A7%E0%B2%BF-%E0%B2%B6%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B2%BF-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%B6%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%BF-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0/,"নতুন দিল্লির রাষ্ট্রপতি ভবনে আজ (২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯) রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭ এবং ২০১৮ সালের গান্ধী শান্তি পুরস্কার প্রদান করেন। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী, গৌরবময় গান্ধী শান্তি পুরস্কারপ্রাপকদের অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, এই পুরস্কার এমনই এক সময় দেওয়া হচ্ছে যখন ভারত মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশত জন্মবার্ষিকী পালন করছে। এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বাপু’র অত্যন্ত প্রিয় ভক্তিগীতি ‘বৈষ্ণব জন তো’ গানটি সারা বিশ্বের প্রায় ১৫০টি দেশের শিল্পীরা গেয়েছেন। তিনি বলেন, এটা প্রমাণ করে গান্ধীজির আদর্শকে সারা বিশ্ব আজও প্রাসঙ্গিক বলে মনে করে। প্রধানমন্ত্রী, মহাত্মা গান্ধীর স্বচ্ছতার প্রতি দায়বদ্ধতা সম্বন্ধে বলেন। শ্রী মোদী বলেন, মহাত্মা গান্ধীর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রয়াসেই স্বাধীনতা সংগ্রাম জন-আন্দোলনে পরিণত হয়। তিনি আরও বলেন, মহাত্মা গান্ধী জন-ভাগিদারী এবং জন-আন্দোলন – এই দুই প্রবাহকে মিশিয়ে দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহাত্মা গান্ধী প্রতিটি ব্যক্তির মনে সেই বিশ্বাস গেঁথে দিতে পেরেছিলেন যে, তাঁরা ভারতের স্বাধীনতায় অবদান রাখছেন।",ಗಾಂಧಿ ಶಾಂತಿ ಪ್ರಶಸ್ತಿ ಪ್ರದಾನ ಸಮಾರಂಭದಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಿ ಭಾಗಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%A3%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A8%E0%B2%B5%E0%B3%80%E0%B2%95%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B2%AC%E0%B2%B9%E0%B3%81%E0%B2%A6%E0%B2%BE%E0%B2%A6-%E0%B2%87%E0%B2%82%E0%B2%A7%E0%B2%A8-%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B3%87%E0%B2%A4/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে আয়োজিত কেন্দ্রীয়মন্ত্রিসভার বৈঠকে আজ ভারত ও ইতালীর মধ্যে পুনর্নবীকণযোগ্য শক্তিক্ষেত্রে সহযোগিতাসংক্রান্ত সমঝোতার বিষয়ে অবগত করানো হয়। এই সমঝাতাপত্র গ�� ৩০ অক্টোবর নতুনদিল্লিতেস্বাক্ষর করেন ভারতের পক্ষে নতুন ও পুনর্নবীকণযোগ্য শক্তি মন্ত্রকের সচিব শ্রীআনন্দ কুমার এবং ইতালীর পক্ষে এদেশে তাদের রাষ্ট্রদূত শ্রী লোরেঞ্জো অ্যাঞ্জেলোনি। নতুন ও পুনর্নবীকণযোগ্য শক্তির ক্ষেত্রে কারিগরি সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিকসহযোগিতা বাড়ানোর পাশাপাশি সমবায়ভিত্তিক প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক গড়ে তোলার লক্ষেভারত ও ইতালী কাজ করে চলেছে। এই সমঝোতাপত্র সমবায়ের ক্ষেত্রগুলি পর্যালোচনা,তদারকি ও সমবায় সংক্রান্ত বিষয়ের উন্নতির জন্য স্বাক্ষরিত হয়েছে দুটি দেশ যাতেতাদের বিশেষজ্ঞতা ও তথ্যাদির নেটওয়ার্ক আদান-প্রদান করতে পারে এবং দ্বিপাক্ষিকসহযোগিতা জোরদার হয় সেই লক্ষ্যেই এটি স্বাক্ষরিত হয়।",ನವೀಕರಿಸಬಹುದಾದ ಇಂಧನ ಕ್ಷೇತ್ರದಲ್ಲಿನ ಸಹಕಾರ ಕುರಿತಂತೆ ಭಾರತ ಮತ್ತು ಇಟಲಿ ನಡುವಿನ ತಿಳಿವಳಿಕೆ ಒಪ್ಪಂದದ ಬಗ್ಗೆ ಸಂಪುಟಕ್ಕೆ ವಿವರಣೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AC%E0%B2%BF%E0%B2%B9%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B3%86-%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%B3%E0%B3%86-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A7%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B2%BF-%E0%B2%AD/,"প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামীকাল অর্থাৎ, ১৪ অক্টোবর বিহার সফরে যাচ্ছেন । তিনি সেখানে পাটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন। এরপর মোকামায় ‘নমামি গঙ্গে’ কর্মসূচির আওতায় চারটি জল ও বর্জ্য নিকাশিপ্রকল্পের শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও, তিনি সেখানে চারটি জাতীয় মহাসড়কপ্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন। এই সমস্ত প্রকল্প ও কর্মসূচি রূপায়ণেব্যয়বরাদ্দ অনুমোদিত হয়েছে ৩,৭০০ কোটি টাকার মতো। পরে, মোকামায় এক জনসমাবেশেও ভাষণদেবেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। যে চারটি জল ও বর্জ্য নিকাশি প্রকল্পের এদিন শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রীসেগুলি হল – বেউরে-র বর্জ্য শোধন প্রকল্প, বেউরে-র জল ও বর্জ্য নিকাশি ব্যবস্থারসঙ্গে নতুন নিকাশি ব্যবস্থার সংযোগ, কার্মালিচক-এ একটি বর্জ্য শোধন প্রকল্প এবংসৈয়দপুরে নিকাশি ব্যবস্থার নেটওয়ার্কের সূচনা। যে চারটি জাতীয় মহাসড়ক প্রকল্পের এদিন শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রীতার মধ্যে রয়েছে – ৩১ নম্বর জাতীয় মহাসড়কের আন্টা-সিমারিয়া সেকশনটিকে চারলেনেররাস্তায় রূপান্তর এবং সেইসঙ্গে ছ’লেনের এক গঙ্গা সেতু নির্মাণ, ৩১ নম্বর জাতীয়মহাসড়কের বক্তিয়ারপুর-মোকামা সেক���নে চারলেনের রাস্তা নির্মাণ, ১০৭ নম্বর জাতীয়মহাসড়কের মহেশখুন্দ-সহর্ষ-পূর্ণিয়া সেকশনে দু’লেনের সড়ক নির্মাণ এবং ৮২ নম্বরজাতীয় মহাসড়কের বিহার শরিফ-বরবিঘা-মোকামা সেকশনে দু’লেনের রাস্তা নির্মাণ। /",ಬಿಹಾರಕ್ಕೆ ನಾಳೆ ಪ್ರಧಾನಿ ಭೇಟಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B3%82%E0%B2%A8%E0%B3%81-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%B8%E0%B3%81%E0%B2%B5%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%B5%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%A5%E0%B3%86/,"ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে আইন ও বিচার ক্ষেত্রে সহযোগিতা এবং একটি যৌথ পরামর্শদাতা কমিটি গঠনের বিষয়ে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরে অনুমোদন জানালো প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রীর পৌরহিত্যে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার আজকের বৈঠকের এই সিদ্ধান্তের ফলে দু দেশের আইনজীবি ও সরকারি আমলাদের মধ্যে অভিজ্ঞতার আদান-প্রদান, তাঁদের প্রশিক্ষণ ও বিভিন্ন আদালতে দায়ের করা মামলাগুলির নিষ্পত্তির জন্য আইনী সহায়তা ক্ষেত্রে সহযোগিতা গড়ে তোলা সম্ভব হবে। /",ಕಾನೂನು ಮತ್ತು ಸುವ್ಯವಸ್ಥೆ ಕ್ಷೇತ್ರದಲ್ಲಿ ಸಹಕಾರ ವರ್ಧನೆಗೆ ಭಾರತ-ಯುನೈಟೆಡ್ ಕಿಂಗ್ಡಮ್ ನಡುವಿನ ಒಡಂಬಡಿಕೆ ಮತ್ತು ಜಂಟಿ ಸಮಾಲೋಚನಾ ಸಮಿತಿಯ ರಚನೆಗೆ ಕೇಂದ್ರ ಸಂಪುಟ ಅಸ್ತು +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%9C%E0%B2%BE%E0%B2%97%E0%B2%A4%E0%B2%BF%E0%B2%95-%E0%B2%B5%E0%B2%BE%E0%B2%B9%E0%B2%A8-%E0%B2%89%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%AA%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B2%A8%E0%B2%BE-%E0%B2%B8%E0%B2%82%E0%B2%B8/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ (৭ই সেপ্টেম্বর) নতুন দিল্লীতে বিশ্বের বিভিন্ন গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানির প্রধানদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রসঙ্গত টয়োটা, সাংঘাই-এর এসএআইসি মোটর কর্পোরেশন, বশ, এবিবি লিমিটেড, হুয়ান্ডাই মোটর কোম্পানি, ফোর্ড স্মার্ট মোবিলিটি এলএলসি এবং উবর এভিয়েশনের শীর্ষ স্থানীয় প্রতিনিধিরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এই গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি নতুন দিল্লীতে গ্লোবাল মোবিলিটি সামিট – মুভ-এ অংশ নিচ্ছে। /",ಜಾಗತಿಕ ವಾಹನ ಉತ್ಪಾದನಾ ಸಂಸ್ಥೆಗಳ ಮುಖಂಡರಿಂದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಭೇಟಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B3%87%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%B0-%E0%B2%B8%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%9C%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%95-%E0%B2%B5%E0%B2%B2%E0%B2%AF%E0%B2%A6-%E0%B2%89%E0%B2%A6/,"কেন্দ্রীয়রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলিতে মজুরি সংক্রান্ত অষ্টম পর্যায়ের আলোচনা ও চুক্তিরলক্ষ্যে এক মজুরি নীতি আজ অনুমোদিত হল প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বেঅনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে। মন্ত্রিসভারএই সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলির পরিচালন কর্তৃপক্ষ তাদেরশ্রমিক-কর্মচারীদের জন্য স্বাধীনভাবে মজুরি সংশোধনের ব্যাপারে চুক্তি সম্পাদন করতেপারবে। গত বছর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত যে সমস্ত মজুরি চুক্তির মেয়াদ ৫-১০ বছরঅতিক্রান্ত, সেগুলির ক্ষেত্রে মজুরি সংশোধনের সুযোগ করে দেওয়ার লক্ষ্যেইমন্ত্রিসভার আজকের এই সিদ্ধান্ত। তবে, সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলির আর্থিক সহায়সম্পদেরবিষয়গুলিও বিশেষভাবে বিবেচনা করা হবে এই মজুরি সংশোধন প্রক্রিয়ায়। এজন্য কেন্দ্রীয়সরকারের কাছ থেকে কোনরকম বাজেট সংস্থানের ব্যবস্থা থাকবে না বলে সুস্পষ্টভাবেজানানো হয়েছে। সুতরাং, মজুরি সংশোধনের যাবতীয় দায়ভার বহন করতে হবে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয়রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলিকে তাদের নিজস্ব ও অভ্যন্তরীণ সহায়সম্পদ থেকে। অনুমোদিতনীতি-নির্দেশিকা অনুসরণ করে মজুরি সংশোধনের ব্যবস্থা করা হয়েছে, এই মর্মেরাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক মন্ত্রক বা দপ্তরের কাছে জানানোর পরইনতুন মজুরি চুক্তি বাস্তবায়িত করতে পারবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি।",ಕೇಂದ್ರ ಸಾರ್ವಜನಿಕ ವಲಯದ ಉದ್ದಿಮೆಗಳಲ್ಲಿನ ಕಾರ್ಮಿಕರಿಗಾಗಿ 8ನೇ ಸುತ್ತಿನ ವೇತನ ಹೆಚ್ಚಳ ಮಾತುಕತೆಗಾಗಿ ವೇತನ ನೀತಿಗೆ ಸಂಪುಟದ ಅನುಮೋದನೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%93%E0%A6%A8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%9A%E0%B3%80%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%A6-%E0%B2%95%E0%B2%BF%E0%B2%82%E0%B2%97%E0%B3%8D%E0%B2%A1%E0%B2%BE%E0%B2%B5%E0%B3%8A%E0%B2%97%E0%B3%86-%E0%B2%A4%E0%B3%86%E0%B2%B0%E0%B2%B3%E0%B3%81%E0%B2%B5/,"চিনের ক্যুইনডাও সফরে রওনা হবার পূর্বে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিবৃতি। সাংহাই সহযোগিতা সংগঠনের (এসসিও) রাষ্ট্রপ্রধানদের বার্ষিক বৈঠকের জন্য আমি চিনের ক্যুইনডাও সফরে যাচ্ছি। সংগঠনের পূর্ণ সদস্য হিসেবে প্রথমবার বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। সন্ত্রাসবাদ, ধর্মসম্প্রদায় থেকে বিচ্ছিন্ন করা ও চরমপন্হার বিরুদ্ধে লড়াই থেকে শুরু করে পারস্পরিক যোগাযোগ, বাণিজ্য, শুল্ক, আইন, স্বাস্হ্য ও কৃষিক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রসারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয সংগঠনের বৈঠকের আলোচ্যসূচি���ে রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে পরিবেশের সুরক্ষা ও বিপর্যয়জনিত ঝুঁকি হ্রাস এবং মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কবৃদ্ধি। এই সংগঠনের পূর্ণ সদস্য হওয়ার পর থেকে বিগত এক বছরে সংগঠনের সদস্য দেশগুলির সঙ্গে ভারতের এ সংক্রান্ত বিষয়ে যোগাযোগ ও সম্পর্ক লক্ষ্যনীয়ভাবে বেড়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ক্যুইনডাও শীর্ষ বৈঠকের ফলে সাংহাই সহযোগিতা আলোচনাসূচী আরও সমৃদ্ধ হবে। একইভাবে, সংগঠনের সঙ্গে ভারতের সংযুক্তির এক নতুন দিশারও সূত্রপাত হবে। সংগঠনের সদস্য দেশগুলির সঙ্গে ভারতের মৈত্রিপূর্ণ ও বহুমুখী সম্পর্ক রয়েছে। সংগঠনের শীর্ষ বৈঠকের পাশাপাশি বিভিন্ন সদস্য দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে আমার বৈঠক ও মতবিনিময়ের সুযোগ হবে। /",ಚೀನಾದ ಕಿಂಗ್ಡಾವೊಗೆ ತೆರಳುವ ಮುನ್ನ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ನೀಡಿದ ಹೇಳಿಕೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%B8/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%9F%E0%B2%95%E0%B2%A6-%E0%B2%9C%E0%B2%A8%E0%B2%A4%E0%B3%86%E0%B2%97%E0%B3%86-%E0%B2%B8%E0%B2%82%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%A4/,"সংক্রান্তি উৎসব উপলক্ষে কর্ণাটকবাসীকে শুভেচ্ছা ওঅভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এক বার্তায় তিনি বলেছেন : “কর্ণাটকের ভাই-বোনেদের আমি সংক্রান্তির শুভেচ্ছা জানাই।কন্নড়ভাষী সকলকেই আমার সংক্রান্তির অভিনন্দন। এই শুভ উৎসবটি সকলের জন্যই সুখ,সম্প্রীতি এবং সুস্বাস্থ্য বহন করে নিয়ে আসুক”।",ಕರ್ನಾಟಕದ ಜನತೆಗೆ ಸಂಕ್ರಾಂತಿಯ ಶುಭ ಕೋರಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/2018%E0%B2%B0-%E0%B2%9C%E0%B3%82%E0%B2%A8%E0%B3%8D-23-%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%95%E0%B3%86-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A7%E0%B2%BE%E0%B2%A8-%E0%B2%AE%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BF/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামীকাল মধ্যপ্রদেশ সফর করবেন। ইন্দোরে মধ্যপ্রদেশ শেহরি বিকাশ মহোৎসবে উপস্হিত থাকবেন তিনি। রাজ্যের বিভিন্ন স্হানে চার হাজার কোটি টাকার কয়েকটি নগরোন্নয়ন প্রকল্পেরও রিমোটের সাহায্যে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার আওতায় বাসস্হান নির্মাণ কর্মসূচি, শহরাঞ্চলে পানীয় জল সরবরাহ কর্মসূচি, নগরাঞ্চলে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্হাপনা, শহরাঞ্চলের স্বাস্হ্য ব্যবস্হা কর্মসূচি, নগর পরিবহণ ইত্যাদি। স্বচ্ছ সর্বেক্ষণ-২০১৮ পুরস্কারও এদিন বিতরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী। সূচনা করবেন সর্বেক্ষণ-২০১৮ ফলাফলের একটি ড্যাশবোর্ডও। সর্বাপেক্ষা বেশি পরিচ্ছন্ন শহর এবং উন্নততর কাজকর্মের নিরিখে নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ শহরগুলিকে পুরস্কৃত করবেন তিনি। এক স্বচ্ছ উদ্ভাবন প্রক্রিয়া, একটি স্বচ্ছ ও সেরা কর্ম পদ্ধতি এবং একটি স্বচ্ছ শিল্পোদ্যোগের জন্যও সংশ্লিষ্টদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন তিনি। এর আগে রাজগড়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মোহনপুরা প্রকল্পটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এই প্রকল্পটি থেকে রাজগড়ের কৃষি জমিতে জল সেচের সুযোগ সম্প্রসারিত হবে। তাছাড়াও সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের গ্রামগুলিতে পানীয় জলের সুরাহা হবে এই প্রকল্প রূপায়ণের মাধ্যমে। পানীয় জলের যোগান সম্পর্কিত আরও কয়েকটি প্রকল্পেরও এদিন শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী। /…",2018ರ ಜೂನ್ 23 ಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಮಧ್ಯಪ್ರದೇಶಕ್ಕೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/2018%E0%B2%B0-%E0%B2%9C%E0%B3%82%E0%B2%A8%E0%B3%8D-17%E0%B2%B0%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B3%81-%E0%B2%A8%E0%B3%80%E0%B2%A4%E0%B2%BF-%E0%B2%86%E0%B2%AF%E0%B3%8B%E0%B2%97%E0%B2%A6-%E0%B2%86%E0%B2%A1%E0%B2%B3/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামী রবিবার (১৭ জুন) রাষ্ট্রপতি ভবনে নীতি আয়োগের পরিচালন পর্ষদের চতুর্থ বৈঠকে পৌরহিত্য করবেন। এক দিনের এই বৈঠকে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের উপ-রাজ্যপাল এবং কেন্দ্রীয় সরকারের উচ্চপদস্হ আধিকারিকরা উপস্হিত থাকবেন। উন্নয়নমূলক উদ্যোগগুলির সঠিক দিশা প্রদানের ক্ষেত্রে রাজ্যগুলির সক্রিয় সহযোগিতায় জাতীয় স্তরে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিভিন্ন বিষয় ও কৌশল সম্পর্কে অভিন্ন পরিকল্পনা রচনার প্রধান দায়িত্ব নিয়ে থাকে নীতি আয়োগের পরিচালন পর্ষদ। এই পর্ষদ বিগত বছরের কাজকর্ম পর্যালোচনা করার পাশাপাশি অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত ভবিষ্যৎ উন্নয়নমূলক বিষয়গুলি নিয়েও আলোচনা করবে। এছাড়াও, পর্ষদের বৈঠকে চাষীদের আয় দ্বিগুন বাড়াতে কি ব্যবস্হা নেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা হবে। সরকারের বিভিন্ন ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প যেমন- আয়ুষ্মান ভারত, জাতীয় পুষ্টি মিশন, মিশন ইন্দ্রধনুষ, উন্নয়নকামী জেলাগুলির বর্তমান অগ্রগতি নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মহাত্মা গান্ধীর জন্ম সার্ধশতবার্ষিকী উদযাপনের বিষয়টিও বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে থাকছে। /…",2018ರ ಜೂನ್ 17ರಂದು ನೀತಿ ಆಯೋಗದ ಆಡಳಿತ ಮಂಡಳಿಯ 4ನೇ ಸಭೆಯ ಅ���್ಯಕ್ಷತೆ ವಹಿಸಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%AC%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%95%E0%B3%8D-%E0%B2%85%E0%B2%A7%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%95%E0%B3%8D%E0%B2%B7%E0%B2%B0%E0%B3%8A%E0%B2%82/,"বিশ্ব ব্যাঙ্কের সভাপতি জিম ইয়ং কিম প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। শ্রী কিম ‘ইজ অফ ডুয়িং বিজনেস’ র‍্যাঙ্কিং-এর ভারতের উল্লেখযোগ্য উত্থানের জন্য অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, এটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে ১২৫ কোটি মানুষের একটি দেশ, মাত্র র চার বছরের স্বল্প সময়ে ৬৫ ধাপ ওপরে উঠে এসেছে। শ্রী কিম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর মজবুত নেতৃত্বের দরুণই এটি সম্ভব হয়েছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের সভাপতি এই উত্থানকে ঐতিহাসিক ও অতুলনীয় সাফল্য বলে বর্ণনা করেন। শ্রী কিম সাম্প্রতিককালে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর ইউএনইপি-র চ্যাম্পিয়ন অফ দ্য আর্থ এবং সিওল শান্তি পুরস্কারের কথা স্মরণ করেন। তিনি এর জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান। শ্রী কিম ‘ইজ অফ ডুয়িং বিজনেস’ বা বাণিজ্যে সরলীকরণ ব্যবস্থায় ভারতকে বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দেন। বাণিজ্যে সরলীকরণ ব্যবস্থায় উন্নতিতে ভারতের উদ্যোগকে সহায়তাদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব ব্যাঙ্কের সভাপতিকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, বাণিজ্যে সরলীকরণ ব্যবস্থার উন্নতিতে বিশ্ব ব্যাঙ্কের নতুন র‍্যাঙ্কিং ভারতের কাছে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। …",ವಿಶ್ವಬ್ಯಾಂಕ್ ಅಧ್ಯಕ್ಷರೊಂದಿಗೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ದೂರವಾಣಿ ಸಂಭಾಷಣೆ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%93-%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%9C/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AD%E0%B2%BE%E0%B2%B0%E0%B2%A4-%E0%B2%AE%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%81-%E0%B2%87%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%A8%E0%B2%A1%E0%B3%81%E0%B2%B5%E0%B3%86-%E0%B2%B5%E0%B3%8D/,প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয়মন্ত্রিসভার বৈঠকে ভারত ও ইরানের মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রেসহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের ত্রুটিগুলি দূর করার জন্য একটিবিশেষজ্ঞ গোষ্ঠী স্থাপনের প্রস্তাব কর্মপরবর্তীভাবে অনুমোদিত হয়েছে। ২০১৮’র ১৭ফেব্রুয়ারি ইরানের রাষ্ট্রপতির ভারত সফরের সময়ে এই বিষয়ে একটি সমঝোতা স্বাক্ষরিতহয়। তথ্য বিনিময় এবং অ্যান্টি ডাম্পিং ও কাউন্টারভেইলিংডিউটি বিষয়ে তদন্তে সহযোগিতা প্রভৃতি ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ত্রুটি সংশোধনের কাজে এইসমঝোতা সহায়ক ভূমিকা নেবে।,ಭಾರತ ಮತ್ತು ಇರಾನ್ ನಡುವೆ ವ್ಯಾಪಾರ ಸಮಸ್ಯೆ ಪರಿಹಾರಕ್ಕಾಗಿ ತಜ್ಞರ ತಂಡ ರಚನೆ ಕುರಿತ ತಿಳುವಳಿಕಾ ಒಡಂಬಡಿಕೆಗೆ ಸಂಪುಟದ ಅಂಗೀಕಾರ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%85/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%95%E0%B3%87%E0%B2%82%E0%B2%A6%E0%B3%8D%E0%B2%B0-%E0%B2%B8%E0%B2%9A%E0%B2%BF%E0%B2%B5-%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80-%E0%B2%85%E0%B2%A8%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B3%8D-%E0%B2%95%E0%B3%81/,"কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী অনন্ত কুমারের প্রয়াণে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “আমার বিশেষ সহকর্মী ও বন্ধু শ্রী অনন্ত কুমারজির প্রয়াণে আমি অত্যন্ত দুঃখিত। তিনি ছিলেন একজন অসাধারণ নেতা, যিনি অল্প বয়সেই জনজীবনের সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছিলেন। কঠোর পরিশ্রম ও সমবেদনার সঙ্গে তিনি সমাজের সেবা করে গেছেন। জনহিতৈষী কাজের জন্য তিনি সর্বদাই স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তাঁর পত্নী ডঃ তেজস্বিনীজির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। অনন্ত কুমারজির প্রয়াণে আমি তাঁর কাছে আমার শোক জ্ঞাপন করেছি। গভীর দুঃখ ও শোকের এই মুহূর্তে প্রয়াত নেতার পরিবার, বন্ধু-বান্ধব ও সমর্থকদের কাছে আমার সমবেদনা জানাই। ওম শান্তি”।",ಕೇಂದ್ರ ಸಚಿವ ಶ್ರೀ ಅನಂತ್ ಕುಮಾರ್ ಅವರ ನಿಧನಕ್ಕೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಸಂತಾಪ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%AB%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%85%E0%B2%AA%E0%B2%98%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B2%BF%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B2%BE%E0%B2%A8-%E0%B2%AD%E0%B2%AF%E0%B3%8B%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%AA%E0%B2%BE%E0%B2%A6%E0%B2%95-%E0%B2%A6%E0%B2%BE/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আফগানিস্হানে গতকালের জঙ্গি হামলার কড়া নিন্দা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “আফগানিস্হানে গতকালের জঙ্গি হামলার আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এটি আফগানিস্হানের বহুমুখী ধ্যানধারনার ওপর এক আক্রমন। শোক-সন্তপ্ত পরিবারগুলিকে আমার সমবেদনা জানাই। আহতদের দ্রুত সুস্হতা কামনা করি। দুঃখের এই সময়ে আফগানিস্হান সরকারকে সাহায্য করতে ভারত প্রস্তুত রয়েছে”। /…",ಅಪಘಾನಿಸ್ತಾನ ಭಯೋತ್ಪಾದಕ ದಾಳಿಗೆ ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಖಂಡನೆ. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8-22/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%A6%E0%B3%80%E0%B2%B5%E0%B3%8D%E0%B2%B8%E0%B3%8D-%E0%B2%97%E0%B2%A3%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%9C%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%A6-%E0%B2%85%E0%B2%A7%E0%B3%8D%E0%B2%AF/,"মালদ্বীপেরবিদেশ মন্ত্রী তথা ঐ দেশের রাষ্ট্রপতির বিশেষ দূত ডঃ মহম্মদ আসিম বৃহস্পতিবারএখানে এক সাক্ষাৎকারে মিলিত হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। ভারত ওমালদ্বীপের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে শ্রী মোদীএবং ডঃ আসিম আলোচনা ও মতবিনিময় করেন। উল্লেখ্য, ভারত মহাসাগর অঞ্চলে এই দুটি দেশঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক এবং সামুদ্রিক সম্পর্কের দিক থেকে পরস্পরের ঘনিষ্ঠপ্রতিবেশী। ‘ভারতইপ্রথম’ এই নীতি অনুসরণ করে ভারতের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বজায়রাখতে যে মালদ্বীপ অঙ্গীকারবদ্ধ, একথা শ্রী মোদীর কাছে পুনর্ব্যক্ত করেন ডঃ আসিম। প্রধানমন্ত্রীএই উক্তির সমর্থনে বলেন যে ভারত সর্বদাই মালদ্বীপের এক বিশ্বস্ত ও ঘনিষ্ঠপ্রতিবেশী হিসেবে তার নিরাপত্তা ও অগ্রগতিকে সাহায্য করে যাবে। প্রেসিডেন্টেরবিশেষ দূত হিসেবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে মালদ্বীপ সফরের আমন্ত্রণ জানান ডঃ আসিম।উত্তরে, আমন্ত্রণের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শ্রী মোদী জানান যে কোন এক সুবিধাজনকসময়ে তিনি অবশ্যই মালদ্বীপ সফরে যাবেন। প্রেসিডেন্টআবদুল্লাহ ইয়ামিনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন বার্তাও বিশেষ দূত হিসাবে মালদ্বীপেরবিদেশ মন্ত্রী পৌঁছে দেন শ্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে। প্রধানমন্ত্রীও বিনিময়েপ্রেসিডেন্টকে তাঁর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনের বার্তা জানিয়ে দেন ডঃ আসিমের মাধ্যমে।",ಮಾಲ್ದೀವ್ಸ್ ಗಣರಾಜ್ಯದ ಅಧ್ಯಕ್ಷರ ವಿಶೇಷ ದೂತ ಮತ್ತು ವಿದೇಶಾಂಗ ವ್ಯವಹಾರಗಳ ಸಚಿವ ಡಾ. ಮೊಹಮದ್ ಅಸೀಮ್ ರನ್ನು ಬರಮಾಡಿಕೊಂಡ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%AE-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9F/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/9%E0%B2%A8%E0%B3%87-%E0%B2%B5%E0%B3%88%E0%B2%AC%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%86%E0%B2%82%E0%B2%9F%E0%B3%8D-%E0%B2%97%E0%B3%81%E0%B2%9C%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%A4%E0%B3%8D-%E0%B2%B6%E0%B3%83%E0%B2%82/,"বিভিন্ন দেশের মাননীয় মন্ত্রী ও ভদ্র মহোদয়গণ, অংশীদার দেশ, কর্পোরেট জগতের প্রতিনিধিবৃন্দ, আমন্ত্রিত ও অংশগ্রহণকারী অতিথিগণ, মঞ্চে উপবিষ্ট বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বন্ধুগণ, ভদ্র মহোদয় ও ভদ্র মহোদয়াগণ! নবম ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শীর্ষ সম্মেলনে আপনাদের স্বাগত জানাতে পেরে আমি আননিদত। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে, এই সম্মেলন প্রকৃতপক্ষেই এক গ্লোবাল ইভেন্টে পরিণত হয়েছে। এখানে সকলের সমান গুরুত্ব রয়েছে। সম্মেলনে প্রবীণ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যেমন উপস্থিত রয়েছেন, তেমনই সিইও এবং কর্পোরেট জগতের ব্যক্তিত্বরাও রয়েছেন। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নীতি-প্রণেতাদের উপস্থিতি এই সম্মেলনকে এক পৃথক মাত্রা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, তরুণ শিল্পোদ্যোগীদের কাছে এই সম্মেলন সম্পদ বৃদ্ধির এক উৎস হয়ে উঠেছে। ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শীর্ষ সম্মেলন আমাদের শিল্পোদ্যোগীদের আস্থা বাড়াতে অবদান যুগিয়েছে। দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি, এই সম্মেলন বিশ্বের সেরা পন্থা-পদ্ধতিগুলি গ্রহণ করার ক্ষেত্রেও সাহায্য করেছে। এক গঠনমূলক, ফলপ্রসূ ও সন্তোষজনক শীর্ষ সম্মেলনের ব্যাপারে আমি আপনাদের সকলকে শুভ কামনা জানাই। গুজরাটে এখন ঘুড়ি উৎসব বা উত্তরায়ন চলছে। সম্মেলনের ব্যস্ততার মাঝেও আমি আশা করব, আপনারা সময় বের করে এই উৎসবে সামিল হবেন এবং এর আনন্দ উপভোগ করবেন। এবারের ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শীর্ষ সম্মেলনে অংশীদার ১৫টি দেশকে আমি বিশেষভাবে স্বাগত ও ধন্যবাদ জানাই। আমি ১১টি অংশীদার দেশ, অন্যান্য দেশ, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান, যারা সম্মেলন উপলক্ষে সেমিনারের আয়োজন করেছেন, তাদেরকেও ধন্যবাদ জানাই। এটা খুবই গর্বের বিষয় যে, ৮টি ভারতীয় রাজ্য এই সম্মেলনে যোগ দিয়ে তাদের বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরছে। ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শীর্ষ সম্মেলন গুজরাটে ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল বাতাবরণকে তুলে ধরে। একই ধরণের অনুকূল পরিবেশ ভারতেও রয়েছে। এই সম্মেলন গত কয়েক বছর ধরে গুজরাটে বাণিজ্যিক বাতাবরণকে আরও ধারালো করে তুলেছে। বিগত ৮টি সফল শীর্ষ সম্মেলন থেকে একথা পরিষ্কার বোঝা যায়। বিভিন্ন বিষয়ের ওপর একাধিক সভা-সম্মেলন আয়জন করা হয়েছে। এই বিষয়গুলি ভারতীয় সমাজ ও অর্থনীতির পাশাপাশি, সমগ্র বিশ্ব সম্প্রদায়ের ক্ষেত্রেও সমান গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণ-স্বরূপ আমি আগামীকাল আফ্রিকা দিবস উদযাপন এবং আগামী ২০ তারিখ গ্লোবাল কনক্লেভ অফ ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার্স – এর কথা উল্লেখ করতে চাই। বন্ধুগণ, আমরা মহান ব্যক্তিদের সমাবেশে সমবেত হয়েছি। একাধিক রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান ছাড়াও বহু বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দের উপস্থিতিতে আমরা সম্মানিত। এক সঙ্গে এত বিশিষ্ট মানুষের সমবেত হওয়ার বিষয়টি জাতীয় রাজধানীর মধ্যেই নয়, রাজ্য রাজধানীগুলিতেও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক প্রসারিত কয়েছে। অধিকাংশ উদীয়মান অর্থনীতির মতো ভারতেও মূল চ্যালেঞ্জ হ’ল সমান্তরাল বিকাশ হার বজায় রাখা। উন্নয়নের নিরিখে যে অঞ্চল ও সম্প্রদায়গুলি পিছিয়ে রয়েছে, সেখানে উন্নয়নের সুফল আমাদের সমান্তরালভাবে পৌঁছে দিতে হবে। একই সঙ��গে, জীবনযাপনের মানোন্নয়ন, পরিষেবার গুণমান ও উন্নত পরিকাঠামোর চাহিদাও পূরণ করতে হবে। ভারতে আমাদের সাফল্যগুলির বিষয়ে আমরা সচেতন রয়েছি। কারণ, এই সাফল্য বিশ্বের এক-ষষ্ঠাংশ মানুষকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। বন্ধুগণ, আপনারা যাঁরা নিয়মিত ভারত সফর করেন, তাঁরা এখানে পরিবর্তনের বিষয়টি উপলব্ধি করেন। লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পূরণ – উভয় দিক থেকেই এই পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। বিগত চার বছরে আমার সরকার সুপ্রশাসন বৃদ্ধি করার এবং সরকারি হস্তক্ষেপ কমানোর ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। আমার সরকারের মন্ত্রই হ’ল – সংস্কার, কর্মসম্পাদন, রূপান্তর এবং আরও বেশি সংস্কার। আমরা বেশ কয়েকটি কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। কাঠামোগত সংস্কারের লক্ষ্যে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলির ফলে আমাদের অর্থনীতি ও দেশ আরও মজবুত হয়েছে। আমরা যে সংস্কারমূলক উদ্যোগ গ্রহণ করেছি, তার ফলে আমরা বিশ্বের অন্যতম প্রধান দ্রুত বিকাশশীল দেশ হয়ে উঠেছি। বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডারের মতো অগ্রণী আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির পাশাপাশি, বিশ্বখ্যাত মুডিস্‌ – এর মতো রেটিং সংস্থাগুলি ভারতের আর্থিক অগ্রগতিতে আস্থা প্রকাশ করেছে। আমরা সেই সমস্ত বাধা-বিপত্তিগুলি দূর করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছি, যেগুলি পূর্ণ সম্ভাবনার বিকাশের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা সংস্কার ও বিনিয়ন্ত্রণের গতি-প্রকৃতি অব্যাহত রাখব। বন্ধুগণ, ভারতে এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্র সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আগে এরকম পরিবেশ-পরিস্থিতি ছিল না। আমরা দ্রুত ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ গড়ে তুলছি। বিগত চার বছরে বিশ্ব ব্যাঙ্কের অনুকূল ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বিশ্ব ক্রমতালিকায় ভারত ৬৫ ধাপ উঠে এসেছে। আমরা ২০১৪-র ১৪২ থেকে এখন ৭৭তম স্থানে পৌঁছেছি। এ সত্ত্বেও আমরা সন্তুষ্ট নই। আগামী বছর আমরা প্রথম ৫০ – এ পৌঁছতে আমি আমার দলকে কঠোর পরিশ্রম করার নির্দেশ দিয়েছি। কর ব্যবস্থার সরলীকরণ ও সমগ্র প্রক্রিয়াকে আরও সুদৃঢ় করতে ঐতিহাসিক পণ্য ও পরিষেবা কর সহ একাধিক ব্যবস্থার রূপায়ণের ফলে লেনদেন খরচ কমেছে এবং কর ব্যবস্থা আরও কার্যকর হয়ে উঠেছে। ডিজিটাল প্রক্রিয়া, অনলাইন লেনদেন ও একক অনুমোদন ব্যবস্থার মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য দ্রুত অনুকূল পরিবেশ গড়ে তোলা হয়েছে। প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগের দিক থেকে আমরা এখন এক উদার দেশে পরিণত হয়েছি। আমাদের অর্থনীতির অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এখন প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ৯০ শতাংশের বেশি লগ্নিতে সরাসরি অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত আমাদের অর্থনীতিকে এক উচ্চগতির পথে চালিত করেছে। বিগত চার বছরে আমরা ২৬৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যের প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ পেয়েছি, যা বিগত ১৮ বছরের বিনিয়োগের ৪৫ শতাংশ। রাষ্ট্রসংঘের এক সংস্থার তালিকাতেও আমরা প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রথম ১০ – এ রয়েছি। আমাদের দেশে উৎপাদন পরিবেশে প্রতিযোগিতার বাতাবরণ রয়েছে। প্রত্যক্ষ সুবিধা হস্তান্তর সহ ডিজিটাল উপায়ে লেনদেন দেশে পুরোদমে রূপায়িত হচ্ছে। নতুন শিল্প সংস্থা স্থাপনের দিক থেকে অনুকূল পরিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে আমরা বিশ্বের অন্যতম। প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রেও একাধিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই বিষয়গুলিকে বিবেচনায় রেখে আমি সুস্পষ্টভাবে একথা বলতে পারি যে, আমাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক লেনদেনের সুযোগ-সুবিধা বিপুল। আমাদের দেশে জ্ঞান ও প্রাণশক্তিতে ভরপুর সুদক্ষ পেশাদার রয়েছে। এছাড়াও আমাদের রয়েছে, বিশ্বমানের কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা এবং এক সুদৃঢ় গবেষণা ও উন্নয়ন পরিকাঠামো। গড় আয়ে বৃদ্ধি, মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ক্রয় ক্ষমাত বাড়ছে। সঙ্গত কারণেই অগ্রগতি হচ্ছে এবং দেশীয় বাজার সম্প্রসারিত হচ্ছে। বিগত দুই বছরে আমরা কর্পোরেট ক্ষেত্রগুলির জন্য কর হার কমিয়েছি। নতুন লগ্নির পাশাপাশি, ছোট ও মাঝারি উদ্যোগগুলির জন্য কর বোঝা ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে। মেধাসত্ত্ব অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে আমরা এক নতুন মানদন্ড উদ্ভাবন করেছি। ট্রেডমার্ক ব্যবস্থাতেও আমরা দ্রুত অগ্রগতি করছি। ঋণ পরিশোধে অক্ষমতা ও দেউলিয়াবিধির ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষেত্রে দীর্ঘ দিনের আইনি ও আর্থিক সমস্যা অনেকাংশে দূর হয়েছে। আমাদের যুবসম্প্রদায়ের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে উৎপাদন ক্ষেত্রের প্রসারে আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি। মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগে ডিজিটাল ইন্ডিয়া ও স্কিল ইন্ডিয়ার মতো কর্মসূচিগুলি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা নিয়েছে। এখন আমাদের উদ্দেশ্য হ’ল – বিশ্বের শ্রেষ্ঠ পন্থা-পদ্ধতিগুলিকে অনুসরণ করে ভারতকে উৎপাদন ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম কেন্দ্রে পরিণত করা। পরিচ্ছন্ন শ���্তি ও পরিবেশ-বান্ধব উন্নয়ন। নিখুঁত উৎপাদন ও পরিবেশের ওপর বিরূপহীন। এগুলি সবই আমাদের অঙ্গীকার। জলবায়ু পরিবর্তনগত প্রভাব হ্রাস করার লক্ষ্যে একযোগে কাজ করতে আমরা দায়বদ্ধ। শক্তি উৎপাদনের দিক থেকে বিশ্বে আমরা পঞ্চম বৃহত্তম পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদক দেশ। এছাড়াও, বায়ুশক্তি উৎপাদনের দিক থেকে বিশ্বে আমাদের স্থান চতুর্থ এবং সৌরশক্তিতে আমরা বিশ্বে পঞ্চম। সড়ক, বন্দর, রেল, বিমানবন্দর, টেলিযোগাযোগ, ডিজিটাল নেটওয়ার্ক ও শক্তি ক্ষেত্র সহ পরবর্তী প্রজন্মের পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে আমরা আগ্রহী। এছাড়াও, আমরা সামাজিক, শিল্প ও কৃষি পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বিপুল বিনিয়োগ করছি। উদ্দেশ্য – সাধারণ মানুষের আয় ও জীবনযাপনের মান বৃদ্ধি। এই প্রথমবার ভারত, অন্য দেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে। প্রচুর সংখ্যায় এলইডুই বাল্ব বিতরণ করা হয়েছে। এর ফলে, বিপুল শক্তি সাশ্রয় হয়েছে। নজির বিহীন গতিতে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী লাইন স্থাপন করা হয়েছে। সড়ক নির্মাণের গতি প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। দেশের প্রধান বন্দরগুলির পণ্য পরিবহণ ক্ষমতা অপ্রত্যাশিতভাবে বেড়েছে। গ্রামীণ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিধি বেড়ে হয়েছে ৯০ শতাংশ। নতুন রেল লাইন স্থাপন, গেজ রূপান্তরণ, রেল লাইন ডবল করা ও রেল লাইনে বৈদ্যুতিকীকরণের গতি দ্বিগুণ হয়েছে। পরিকাঠামো ক্ষেত্রে আমাদের সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব ব্যবস্থাকে আরও বিনিয়োগ-বান্ধব করা হয়েছে। আমার সরকারের পুরো মেয়াদকালে গড় জাতীয় আয় ৭.৩ শতাংশে রয়েছে। ১৯৯১ সালের পর এই প্রথম কোনও কেন্দ্রীয় সরকারের মেয়াদে গড় জাতীয় আয় ৭.৩ – এ বজায় রয়েছে। একই সময়ে ১৯৯১ সালের পর আর কোনও কেন্দ্রীয় সরকারের আমলে মুদ্রাস্ফীতির হার সর্বনিম্ন ৪.৬ শতাংশে পৌঁছয়নি। এই হার এমন সময়ে অর্জিত হয়েছে, যখন ভারত উদারীকরণের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, উন্নয়নের সুফল সহজ ও সুদক্ষ উপায়ে অবশ্যই সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছবে। এ প্রসঙ্গে উদাহরণ-স্বরূপ বলতে পারি, এখন প্রতিটি পরিবারে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। আমরা ছোট শিল্প সংস্থাগুলিকে কোনও রকম বন্ধক ছাড়াই ঋণ সহায়তা দিচ্ছি। এখন দেশের প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে। প্রায় প্রতিটি পরিবারই বিদ্যুৎ সংযোগ পেয়েছে। অসংখ্য মানুষ যাঁদের রান্নার গ্যাস ক্রয়ের ক্ষমতা ছিল না, তাঁদের গ্যাস সংযোগ দেওয়া হয়েছে। শহর ও গ্রামাঞ্���লের সর্বত্র অনাময়তা সুনিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিটি পরিবারের জন্য শৌচাগারের বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে, শৌচাগারের সদ্ব্যবহারেও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ভদ্র মহোদয় ও মহোদয়াগণ, ২০১৭-তে পর্যটনের আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসাবে ভারতের অগ্রগতি ছিল লক্ষ্যণীয়। ২০১৬-তে পর্যটন ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতি হয়েছে ১৪ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে বিশ্বে পর্যটন ক্ষেত্রের বিকাশ হার ছিল ৭ শতাংশের মতো। বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রেও আমাদের অগ্রগতি দ্রুত হারে হচ্ছে। বিগত চার বছরে বিমানের টিকিট ক্রয়ে দুই অঙ্কের অগ্রগতি হয়েছে। আধুনিক ও প্রতিযোগিতামুখী যে নতুন ভারতের উত্থান হচ্ছে, সেখানে সব মানুষের প্রতি গুরুত্ব ও পরিষেবার বিষয়টি অগ্রাধিকার পাচ্ছে। এই অগ্রাধিকারের অন্যতম একটি দৃষ্টান্ত হ’ল চিকিৎসা বিমা প্রকল্প, যা আয়ুষ্মান ভারত নামে সুপরিচিত। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৫০ কোটি মানুষ উপকৃত হবেন। উপকৃত মানুষের এই সংখ্যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোর মিলিত জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। এই কর্মসূচির ফলে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো, চিকিৎসার সাজসরঞ্জাম ও উপকরণ তথা স্বাস্থ্য পরিচর্যা পরিষেবার ক্ষেত্রে ব্যাপক বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা তৈরি হবে। আমি আরও কয়েকটি বিষয়ের কথা উদাহরণ-স্বরূপ উল্লেখ করতে চাই। দেশের ৫০টি শহর মেট্রো রেল পরিষেবা চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। আমাদের ৫ কোটি গৃহ নির্মাণ করতে হবে। স্বাভাবিকভাবেই সড়ক, রেল ও জলপথ ক্ষেত্রে বিপুল বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্যগুলি দ্রুত ও পরিবেশ-বান্ধব উপায়ে অর্জনের জন্য আমাদের প্রয়োজন বিশ্ব মানের প্রযুক্তি। বন্ধুগণ, ভারত এখন ব্যাপক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন দেশ হয়ে উঠেছে। এ এক এমন দেশ, যেখানে আপনাদের জন্য রয়েছে – গণতন্ত্র, জনসংখ্যাগত সুযোগ-সুবিধা ও চাহিদা। আপনাদের মধ্যে যাঁরা ইতিমধ্যেই ভারতে ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যে যুক্ত রয়েছেন, তাঁদের আমি আশ্বস্ত করে বলতে চাই যে, আমাদের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, মানবিক মূল্যবোধ এবং মজবুত আইনি সংস্থান আপনাদের বিনিয়োগে সুরক্ষা ও নিরাপত্তা প্রদান করবে। বিনিয়োগের অনুকূল বাতাবরণ গড়ে তুলতে আমরা নিরন্তর কাজ করে চলেছি। উদ্দেশ্য – নিজেদের বাতাবরণকে আরও প্রতিযোগিতামুখী করে তোলা। আপনাদের মধ্যে যাঁরা ভারতে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত নন, তাঁদেরকে আমি এদেশে আসার এবং সুযোগ-সুবিধাগুল�� খুঁজে বের করতে প্রেরণা দিই। এদেশে এসে বিনিয়োগের এটাই সেরা সময়। বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। সর্বোপরি, আমি আপনাদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই যে, আপনাদের যাত্রাপথে আমি সর্বদাই পাশে থাকব। ধন্যবাদ। আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। :1560454)",9ನೇ ವೈಬ್ರೆಂಟ್ ಗುಜರಾತ್ ಶೃಂಗಸಭೆ – 2019 ಉದ್ಘಾಟನಾ ಸಮಾರಂಭದಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಅವರು ಮಾಡಿದ ಭಾಷಣದ ಪಠ್ಯ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B5%E0%B2%BF%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B5-%E0%B2%86%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%A5%E0%B2%BF%E0%B2%95-%E0%B2%B5%E0%B3%87%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%95%E0%B3%86%E0%B2%AF-%E0%B2%A6%E0%B2%BE%E0%B2%B5/,"নমস্কার! ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের সঙ্গে যুক্ত গোটা বিশ্বের বিদ্বান ও গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ। ১৩০ কোটি ভারতবাসীর পক্ষ থেকে আপনাদের অভিনন্দন জানাই। আজ যখন আপনাদের সঙ্গে কথা বলছি তখন ভারত বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারীর আরও একটি ঢেউ প্রতিরোধে অত্যন্ত সাবধানতা ও সতর্কতার সঙ্গে মোকাবিলা করছে। পাশাপাশি, ভারত আর্থিক ক্ষেত্রেও বেশ কিছু আশাব্যঞ্জক পরিণাম নিয়ে এগিয়ে চলেছে। ভারতে আজ দেশের স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ পূর্তি উৎসব পালনের উৎসাহও রয়েছে আর ভারত আজ মাত্র এক বছরের মধ্যে ১৬০ কোটি করোনা টিকার ডোজ প্রদানের ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসে পরিপূর্ণ। বন্ধুগণ, ভারতের মতো শক্তিশালী গণতান্ত্রিক দেশ গোটা বিশ্বকে একটি সুন্দর উপহার দিয়েছে, একটি ‘বুকে অফ হোপ’ বা আশার গুচ্ছ দিয়েছে। এই ‘বুকে অফ হোপ’-এ রয়েছে সমস্ত ভারতবাসীর গণতন্ত্রের ওপর অটুট আস্থা। এই ‘বুকে অফ হোপ’-এ রয়েছে একবিংশ শতাব্দীকে ‘এমপাওয়ার’ বা ক্ষমতায়িত করার মতো প্রযুক্তির সম্ভার। এই ‘বুকে অফ হোপ’-এ রয়েছে সমস্ত ভারতবাসীর ‘টেমপারামেন্ট’ বা লড়াকু মেজাজ, রয়েছে সমস্ত ভারতবাসীর মেধা। যে বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতির আবহে আমরা ভারতীয়রা থাকি, তা শুধু ভারত নয়, গোটা বিশ্বের জন্য একটি অনেক বড় শক্তির উৎস। এই শক্তি সঙ্কটের মুহূর্তে শুধু নিজেদের জন্য ভাবে না, সমগ্র মানবতার কল্যাণে কাজ করে, এবং কাজ করা শেখায়। করোনার এই সঙ্কটকালে আমরা দেখেছি কিভাবে ভারত ‘ওয়ান আর্থ, ওয়ান হেলথ’ বা এক বিশ্ব, এক স্বাস্থ্য – এই ভাবনা নিয়ে এগিয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র পৌঁছে দিয়েছে, টিকা পৌঁছে দিয়েছে, কোটি কোটি জীবন রক্ষা করেছে। আজ ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ফার্মা প্রোডিউসার বা ঔষধ নির্মাতা দেশ। আজ ভারতকে ‘ফার্মেসি টু দ্য ওয়ার্ল্ড’ বলা হচ্ছে। আজ ভারত বিশ্বের সেই দেশগুলির অন্যতম যেখানকার স্বাস্থ্য পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষজন, যেখানকার চিকিৎসক ও সেবিকারা প্রতিদিন তাঁদের সংবেদনশীলতা এবং বিশেষজ্ঞতার মাধ্যমে সকলের ভরসা, সকলের মন জয় করে নিচ্ছেন। বন্ধুগণ, সংবেদনশীলতা, সঙ্কটের সময়েই এর আসল পরীক্ষা হয়। কিন্তু ভারতের সামর্থ্য এই সময় গোটা বিশ্বের জন্য উদাহরণস্বরূপ। এই সঙ্কটের সময় ভারতের আইটি সেক্টর বা তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্র প্রতিদিন ক্রমাগত ২৪ ঘন্টা কাজ করে বিশ্বের সমস্ত দেশকে অনেক বড় সমস্যা থেকে বাঁচিয়েছে। আজ ভারত সারা পৃথিবীতে রেকর্ড সংখ্যক সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পাঠাচ্ছে। তাছাড়া, ভারতের মধ্যেই ৫০ লক্ষেরও বেশি সফটওয়্যার ডেভেলপার উদ্ভাবনের কাজ করছেন। আজ ভারতে ইউনিকর্ন-এর সংখ্যা বিশ্বের মধ্যে তৃতীয়। ১০ হাজারেরও বেশি স্টার্ট-আপ বিগত ছয় মাসে রেজিস্টার হয়েছে। আজ ভারতের কাছে বিশ্বের বৃহত্তম, নিরাপদ এবং সফল ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। শুধু গত মাসের উদাহরণ যদি তুলে ধরি, তাহলে ভারতে ইউপিআই বা ইউনিফায়েড পেমেন্ট ইন্টারফেসের মাধ্যমে ৪.৪ বিলিয়ন লেনদেন হয়েছে। বন্ধুগণ, বিগত বছরগুলিতে ভারত উদ্ভাবন ও জনগণের ব্যবহার-বান্ধব করে তোলার মাধ্যমে যে ডিজিটাল পরিকাঠামো গড়ে তুলেছে তা আজ ভারতের অনেক বড় ক্ষমতা, অনেক বড় শক্তি হয়ে উঠেছে। করোনা সংক্রমণ ট্র্যাকিং-এর জন্য ‘আরোগ্য সেতু অ্যাপ’ এবং টিকাকরণের জন্য ‘কোউইন পোর্টাল’-এর মতো প্রযুক্তিগত সমাধানগুলি ভারতের জন্য গর্বের বিষয়। ভারতের কোউইন পোর্টালে স্লট বুকিং থেকে শুরু করে সার্টিফিকেট জেনারেশনের যে অনলাইন ব্যবস্থা রয়েছে তা অনেক বড় বড় দেশের মানুষকে আকর্ষিত করেছে। বন্ধুগণ, একটা সময় ছিল যখন ‘লাইসেন্স রাজ’ ভারতের পরিচয় হয়ে উঠেছিল। অধিকাংশ ক্ষেত্রই সরকারের নিয়ন্ত্রণে ছিল, আর আমি মনে করি, এগুলিই ছিল ভারতের ব্যবসা স্থাপনের সবচাইতে বড় প্রতিকূলতা। আমরা সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ক্রমাগত এই প্রতিকূলতাগুলিকে দূর করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। আজ ভারত ‘ইজ অফ ডুয়িং বিজনেস’কে উৎসাহ যোগাচ্ছে। সব ক্ষেত্রে সরকারের দখলদারি হ্রাস করছে। ভারত আজ নিজের কর্পোরেট করের হার সরলীকরণ করে, ন্যূনতম করে একে গোটা বিশ্বে সবচাইতে বেশি প্রতিযোগিতামূলক করে তুলেছে। গত বছরই আমরা এক্ষেত্রে ২৫ হাজারের��� বেশি ‘কমপ্লায়েন্সেস’ কমাতে পেরেছি। ভারত নিজের ‘রেট্রোস্পেক্টিভ ট্যাক্সেস’-এর মতো বিষয়ে সংস্কার এনে ব্যবসায়ী মহলের বিশ্বাস ফিরিয়ে এনেছে। ভারত ড্রোন প্রযুক্তি, মহাকাশ প্রযুক্তি, জিওস্পেশিয়াল ম্যাপিং ইত্যাদি বেশ কিছু ক্ষেত্রকেও ‘ডি-রেগুলেট’ করেছে। ভারত আইটি সেক্টর এবং বিপিও-র সঙ্গে যুক্ত কালবাহ্য টেলিকম আইনগুলিতে বড় ধরনের সংস্কার এনেছে। বন্ধুগণ, ভারত আজ ‘গ্লোবাল সাপ্লাই চেন’ বা বিশ্ব সরবরাহ শৃঙ্খলে একটি ভরসা করার মতো অংশীদার হয়ে ওঠার জন্য দায়বদ্ধ। আমরা ক্রমে অনেক দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির পথ তৈরি করছি। ভারতীয়দের মধ্যে ‘ইনোভেশন’ বা উদ্ভাবনকে, নতুন প্রযুক্তিকে আপন করে নেওয়া, রপ্ত করে নেওয়ার যে ক্ষমতা রয়েছে, আন্ত্রেপ্রেনিওরশিপের যে ‘স্পিরিট’ রয়েছে তা আমাদের প্রত্যেক গ্লোবাল পার্টনারকে নতুন প্রাণশক্তিতে উজ্জীবিত করতে পারে। সেজন্য ভারতে বিনিয়োগের জন্য এটাই সব থেকে ভালো সময়। ভারতীয় নবীন প্রজন্মের মধ্যে আজ আন্ত্রেপ্রেনিওরশিপ একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। ২০১৪ সালে যেখানে ভারতে মাত্র কয়েকশ’ রেজিস্টার্ড স্টার্ট-আপ ছিল, সেখানে আজ এগুলির সংখ্যা ৬০ হাজার অতিক্রম করেছে। এর মধ্যে এখন ৮০টিরও বেশি ইউনিকর্ন হয়ে উঠেছে, যেগুলির মধ্যে ৪০টির বেশি ২০২১-এই স্থাপিত হয়েছে। যেভাবে ‘ইক্স-পিএটি’ ভারতীয়রা বিশ্ব মঞ্চে নিজেদের দক্ষতা প্রমাণ করছেন, সেভাবেই ভারতীয় যুবক-যুবতীরা আপনাদের সকলের সঙ্গে ব্যবসায়িক লেনদেনের মাধ্যমে ভারতকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য সম্পূর্ণ রূপে প্রস্তুত, সম্পূর্ণ রূপে তৎপর। বন্ধুগণ, ‘ডিপ ইকনমিক রিফর্মস’ নিয়ে ভারতের দায়বদ্ধতা ভারতকে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচাইতে আকর্ষণীয় গন্তব্য করে তোলার আরও একটি বড় কারণ। করোনাকালে যখন বিশ্বে ‘কোয়ান্টিটেটিভ ইজিং প্রোগ্রাম’-এর মতো ‘ইন্টারভেনশন্স’-এ গুরুত্ব দিচ্ছিল, তখন ভারত সংস্কারের পথকে পোক্ত করেছে। ডিজিটাল এবং ফিজিকাল পরিকাঠামোকে আধুনিক করে তোলার সবচাইতে বড় বড় প্রকল্পগুলিকেই করোনার সঙ্কটকালেই অভূতপূর্ব গতি প্রদান করা হয়েছে। দেশের ৬ লক্ষেরও বেশি গ্রামকে অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে যুক্ত করা হচ্ছে বিশেষ করে, ‘কানেক্টিভিটি’ সংক্রান্ত পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ১.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করা হচ্ছে। ‘অ্যাসেট মনিটাইজেশন’-এর উদ্ভাবক ‘ফাইনান্সি��� টুলস’-এর মাধ্যমে ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সংগ্রহের লক্ষ্য রাখা হয়েছে। উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে একটাই প্ল্যাটফর্মে আনার জন্য ভারত ‘গতি শক্তি – ন্যাশনাল মাস্টার প্ল্যান’ শুরু করা হয়েছে। এই মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে সংহতভাবে পরিকাঠামো গড়ে তোলার পরিকল্পনা, উন্নয়ন এবং বাস্তবায়নের কাজ করা হবে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য, মানুষজন এবং পরিষেবার ‘সিমলেস কানেক্টিভিটি’ এবং ‘মুভমেন্ট’-এ একটি নতুন গতি আসবে। বন্ধুগণ, আত্মনির্ভরতার পথে এগিয়ে ভারতের অগ্রাধিকার শুধুই প্রক্রিয়াগুলিকে সহজ করা নয়, পাশাপাশি বিনিয়োগ এবং উৎপাদনকেও ‘ইনসেন্টিভাইজ’ করা। এই দৃষ্টিকোণ থেকে আজ ১৪টি ক্ষেত্রে ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ‘প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেন্টিভ স্কিম’ চালু করা হয়েছে। ফ্যাব, চিপ এবং ডিসপ্লে শিল্প স্থাপনের জন্য ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ‘ইনসেন্টিভ প্ল্যান’ আমার বক্তব্যকে প্রমাণ করে যে বিশ্ব সরবরাহ শৃঙ্খলকে মসৃণ করে তুলতে ভারত কতটা দায়বদ্ধ। আমরা ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, ‘মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড’-এর ভাবনা নিয়ে এগিয়ে চলেছি। টেলিকম, ইনস্যুরেন্স, ডিফেন্স, এরোস্পেস-এর পাশাপাশি এখন সেমি-কন্ডাক্টর ক্ষেত্রেও ভারতের অসীম সম্ভাবনা রয়েছে। বন্ধুগণ, আজ ভারত বর্তমানের পাশাপাশি আগামী ২৫ বছরের লক্ষ্য নিয়ে একের পর এক নীতি প্রণয়ন করে যাচ্ছে, একের পর এক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এই করোনা কালখণ্ডে ভারত ‘হাই গ্রোথ, ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড ওয়েলনেস’-এর স্যাচুরেশনের লক্ষ্য রেখেছে। উন্নয়নের এই কালখণ্ড ‘গ্রিন’ বা পরিবেশ-বান্ধব হবে, ‘ক্লিন’ বা পরিচ্ছন্ন হবে, ‘সাসটেনেবেল’ বা টেকসই হবে এবং ‘রিলায়েবল’ বা ভরসাযোগ্য হবে। ‘গ্লোবাল গুডস’ বা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যে সমস্ত পণ্যের চাহিদা রয়েছে, সেগুলি উৎপাদনের বড় দায়বদ্ধতা নিয়ে কাজ করা এবং সেগুলির সফল বাস্তবায়নের পরম্পরা জারি রেখে আমরা ২০৭০ সালের মধ্যে ‘নেট জিরো’র লক্ষ্যমাত্রা রেখেছি। বিশ্বের ১৭ শতাংশ জনসংখ্যাসম্পন্ন দেশ ভারত যদিও বিশ্বের মোট কার্বন নিঃসরণের মাত্র ৫ শতাংশের জন্য দায়ী, মাত্র ৫ শতাংশ কার্বন নিঃসরণই ভারতের কারণে হয়। কিন্তু পরিবেশের প্রতিকূলতাগুলির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে আমাদের দায়বদ্ধতা ১০০ শতাংশ। ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্স বা আন্তর্জাতিক সৌর সঙ্ঘ এবং ‘কোয়ালিশন ফর ডিসাস্টার রেসিলিয়েন্ট ইনফ্রাস্ট্���াকচার ফর ক্লাইমেট অ্যাডাপটেশন’-এর মতো উদ্যোগ এর প্রত্যক্ষ প্রমাণ। বিগত বছরগুলির প্রচেষ্টার ফল হল, আজ আমাদের ‘এনার্জি নিডস’-এর ৪০ শতাংশ ‘নন-ফসিল’ উৎস থেকে আসছে। ভারত প্যারিস চুক্তিতে যে ঘোষণা করেছিল, সেই লক্ষ্যমাত্রা ভারতবাসী আজ থেকে নয় বছর আগেই অর্জন করে নিয়েছে। বন্ধুগণ, এই প্রচেষ্টাগুলির মাঝে আমাদের এটাও স্বীকার করতে হবে যে আমাদের অনেকের জীবনশৈলীও পরিবেশের জন্য অত্যন্ত প্রতিকূলতার সৃষ্টি করছে। ‘থ্রো অ্যাওয়ে কালচার’ বা যেখানে-সেখানে যা খুশি ছুঁড়ে ফেলার সংস্কৃতি এবং ‘কনজিউমারিজম’বা পণ্য সংস্কৃতি- ই পরিবেশের প্রতিকূলতাগুলিকে আরও গভীর তুলেছে। আজকের যে ‘টেক, মেক, ইউজ, ডিসপোজ’ প্রবণতা এবং এই প্রবণতা-নির্ভর যে অর্থনীতি, তাকে দ্রুতগতিতে আমাদের ‘সার্কুলার ইকনমি’র দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। পরিবেশের স্বার্থে এই সংস্কৃতি রূপান্তরণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সিওপি-২৬-এর যে ভাবনা নিয়ে আমরা চর্চা করলাম, তার মূলেও এই ভাবনাই রয়েছে। ‘/",ವಿಶ್ವ ಆರ್ಥಿಕ ವೇದಿಕೆಯ ದಾವೋಸ್ ಶೃಂಗಸಭೆಯಲ್ಲಿ “ಜಗತ್ತಿನ ಸ್ಥಿತಿಗತಿ” ಕುರಿತು ಪ್ರಧಾನ ಮಂತ್ರಿ ಅವರ ಭಾಷಣ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%9C%E0%B2%BF-%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%B7%E0%B3%8D%E0%B2%9F%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%AA%E0%B2%A4%E0%B2%BF-%E0%B2%A1%E0%B2%BE-%E0%B2%B8%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%B5%E0%B2%AA/,"শিক্ষক দিবস উপলক্ষে শিক্ষক সমাজকে সম্মান ও অভিবাদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। একইসঙ্গে, তিনি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ভূতপূর্ব রাষ্ট্রপতি ডঃ সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণনের জন্মবার্ষিকীতে। এক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন : “শিক্ষকদিবসে আমি সম্মান জানাই শিক্ষক সমাজকে। সমাজের মানসিকতা গঠনে এবং শিক্ষার আনন্দপ্রসারে তাঁরা একনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছেন। ডঃ এসরাধাকৃষ্ণনের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করি তাঁর স্মৃতির উদ্দেশে। একজনবিশিষ্ট শিক্ষক এবং রাজনীতিজ্ঞ হিসেবে তিনি বিশেষ খ্যাতির অধিকারী ছিলেন। আমাদের‘নতুন ভারত’-এর স্বপ্নকে সফল করে তোলার কাজে শিক্ষকদের এক মূল ভূমিকা রয়েছে।অত্যাধুনিক গবেষণা ও উদ্ভাবনের পথ ধরে ‘নতুন ভারত’-এর স্বপ্নকে আমরা সফল করে তুলতেচলেছি। আগামী পাঁচবছর ‘রূপান্তরের লক্ষ্যে শিক্ষাদান, ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে শিক্ষার প্রসার এবংনেতৃত্বদানের উদ্দেশ্যে শিক্ষা গ্রহণ’ – এই নীতিকে আসুন আমরা সকলে গ্রহণ করি।” / ..",ಮಾಜಿ ರಾಷ್ಟ್ರಪತಿ ಡಾ. ಸರ್ವಪಲ್ಲಿ ರಾಧಾಕೃಷ್ಣನ್ ಅವರಿಗೆ ಅವರ ಜನ್ಮ ದಿನದಂದು ಶ್ರದ್ಧಾಂಜಲಿ ಸಲ್ಲಿಸಿ;ಶಿಕ್ಷಕರ ದಿನದಂದು ಶಿಕ್ಷಕ ಸಮುದಾಯಕ್ಕೆ ನಮಿಸಿದ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%AC-%E0%A6%89/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A6%E0%B3%87%E0%B2%B6%E0%B2%A6%E0%B3%86%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B3%86%E0%B2%A1%E0%B3%86-%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%A8%E0%B2%BE-%E0%B2%B9%E0%B2%AC%E0%B3%8D%E0%B2%AC%E0%B2%97%E0%B2%B3/,"দেশব্যাপী বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এক বার্তায় তিনি বলেছেন, “প্রত্যেককে শুভ মকর সংক্রান্তির শুভেচ্ছা পোঙ্গল উপলক্ষ্যে সকলকে শুভেচ্ছা মাঘ বিহু উপলক্ষ্যে অভিনন্দন শুভ উত্তরায়ন।” প্রধানমন্ত্রী ঐ শুভেচ্ছাবার্তায় আরও বলেছেন, “আগামী দিনগুলিতে প্রগতির নতুন শিখরে আপনারা পৌঁছান।” /…",ದೇಶದೆಲ್ಲೆಡೆ ನಾನಾ ಹಬ್ಬಗಳ ಆಚರಣೆ ಹಿನ್ನೆಲೆಯಲ್ಲಿ ಜನತೆಗೆ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಅವರಿಂದ ಶುಭಾಶಯ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%9C-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%9C%E0%B3%81%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%98%E0%B2%A1%E0%B3%8D-%E0%B2%9C%E0%B2%BF%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B3%86%E0%B2%AF%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%AA%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%A7/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বৃহস্পতিবার (২৩ আগস্ট) গুজরাটের জুনাগড় জেলায় একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এগুলির মধ্যে রয়েছে – সরকারি হাসপাতাল, একটি দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র জুনাগড় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভবন ইত্যাদি। এই উপলক্ষে এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৫০০ কোটি টাকার বেশি ৯টি উদ্যোগের আজ শিলান্যাস হচ্ছে বা জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হচ্ছে। ভারতের উন্নয়ন যাত্রায় এক নতুন শক্তি ও উদ্যমের সঞ্চার হয়েছে বলেও তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, রাজ্যের প্রতিটি কোণায় পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পৌঁছে দেওয়ার বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে লাগাতার প্রয়াস নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে, জল সংরক্ষণ নিয়েও কাজ হচ্ছে বলে শ্রী মোদী জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গুজরাটের বিভিন্ন জায়গায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল গড়ে উঠছে। এই চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলি কেবল রোগীদের পরিষেবা প্রদানই করছে না, সেইসঙ্গে চিকিৎসা সংক্রান্ত পঠন-পাঠনেও সাহায্য করছে। এ প্রসঙ্গে তিনি জনঔষধি যোজনার কথা উল্লেখ করে নতুন নতুন জনঔষধি কেন্দ্র খোলা হচ্ছে বলে জানান। এমনকি, এই কেন্দ্রগুলি ঔষুধপত্রের দাম কমাতেও কার্যকর হচ্ছে। গরিব ও মধ্যবিত্ত শ্র��ণীর মানুষ যাতে সুলভ মূল্যে ওষুধপত্র পায়, তার ওপর প্রধানমন্ত্রী গুরুত্ব দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার ওপর সরকারের অগ্রাধিকার সারা বিশ্বের প্রশংসা পাচ্ছে। পরিচ্ছন্ন ভারত সাধারণ মানুষকে অসুখ-বিসুখ থেকে রক্ষা করবে। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে দক্ষ চিকিৎসক ও আধা-চিকিৎসা কর্মীর প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা চাই চিকিৎসা – সাজসরঞ্জাম ও অন্যান্য উপকরণ ভারতেই তৈরি হোক”। তিনি একই সঙ্গে বিশ্ব জুড়ে প্রযুক্তিগত অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে দেশীয় স্বাস্থ্য ক্ষেত্রেও উন্নয়নের গতি বজায় রাখার ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা – আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচি স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ব্যাপক রূপান্তর নিয়ে আসবে। সেই সঙ্গে, গরিব মানুষ যাতে সুলভমূল্যে গুণগত মানের স্বাস্থ্য পরিষেবা পেতে পারেন সেটিও নিশ্চিত করবে।",ಜುನಾಘಡ್ ಜಿಲ್ಲೆಯಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ವಿವಿಧ ಯೋಜನೆಗಳನ್ನು ಉದ್ಘಾಟಿಸಿದರು. +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%AA%E0%B2%BF%E0%B2%90%E0%B2%93-%E0%B2%B8%E0%B2%82%E0%B2%B8%E0%B2%A6%E0%B3%80%E0%B2%AF%E0%B2%AA%E0%B2%9F%E0%B3%81%E0%B2%97%E0%B2%B3-%E0%B2%B8%E0%B2%AE%E0%B2%BE%E0%B2%B5%E0%B3%87%E0%B2%B6/,"প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লিতে বিভিন্ন দেশের ভারতীয়বংশোদ্ভূত আইনসভার সদস্যদের সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে ভাষণ দেন। সম্মেলনে প্রতিনিধিদের স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শত শত বছর ধরেহয়তো বহু মানুষ ভারত ছেড়ে গেছেন। কিন্তু তাঁদের মন ও হৃদয়ে এখনও ভারতের জন্য জায়গারয়েছে। তিনি বলেন, ভারতীয় বংশোদ্ভূত এইসব মানুষেরা যে তাঁদের নতুন বসবাসের জায়গায়নিজেদের সম্পূর্ণভাবে মানিয়ে নিয়েছেন, সেটা আশ্চর্য নয়। কিন্তু তাঁরা, তাঁদেরমধ্যে ভারতীয়ত্বকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। তাঁরা নতুন দেশে ভাষা, খাদ্য এবংপোশাক-পরিচ্ছদের রীতিকেও আপন করে নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার মনে হচ্ছে, আজকে যেন দিল্লিতে ভারতীয় উৎসমূলেরবিশ্ব আইনসভার এক ক্ষুদ্র সংস্করণের অধিবেশন বসেছে। ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা যে আজমরিশাস, পর্তুগাল এবং আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন, তিনি তাও উল্লেখকরেন। তিনি বলেন যে, ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা বিভিন্ন রাষ্ট্র ও সরকারের প্রধান হিসাবেওযোগ্যতার সঙ্গে কাজ করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, ��িগত ৩-৪ বছরে ভারত সম্পর্কে বিশ্বের ধ্যান-ধারণারপরিবর্তন ঘটেছে। এর কারণ হ’ল ভারতের রূপান্তর হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতেরমানুষের আশা-আকাঙ্খা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। প্রত্যেকটিক্ষেত্রে এক স্থায়ী পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা বিদেশে ভারতের স্থায়ী রাষ্ট্রদূতেরমতো। যেখানেই তাঁরা বসবাস করেন, তাঁর বিদেশ সফরকালে তিনি তাঁদের সঙ্গে দেখা করারচেষ্টা করেন। বিদেশে কর্মরত ভারতীয় নাগরিকদের সমস্যা মোকাবিলা বিষয়ে নিরবচ্ছিন্নভাবেনজরদারি চালানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী বিদেশ মন্ত্রী শ্রীমতী সুষমা স্বরাজের প্রশংসাকরেন। এই প্রসঙ্গে তিনি ‘মদদ’ নামে এক পোর্টালের মাধ্যমে এই বিষয়ে নজরদারি চালানোএবং বিভিন্ন দূতাবাসগুলির অভিযোগ নিষ্পত্তিকল্পে কাজের উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনাবাসী ভারতীয়রা ভারতের উন্নয়নের অংশীদার বলে সরকারবিশ্বাস করে। ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে যে কর্মপরিকল্পনা নিতি আয়োগকর্তৃক প্রণয়ন করা হয়েছে, তাতে অনাবাসী ভারতীয়দের গুরুত্বপূর্ণ অবদান আছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অস্থিতিশীলতার এই সময়ে ভারতীয় সভ্যতা ও সাংস্কৃতিকমূল্যবোধ সমগ্র বিশ্বকে পথ দেখাতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসিয়ানভুক্ত দেশগুলির সঙ্গে ভারতের অত্যন্ত সুসম্পর্করয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যেই আয়োজিত সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে এই সম্পর্কেরবিষয়টি তুলে ধরা হবে। …",ಪಿಐಓ – ಸಂಸದೀಯಪಟುಗಳ ಸಮಾವೇಶದ ಉದ್ಘಾಟನಾ ಅಧಿವೇಶನದಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಿ ಭಾಷಣ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%A1%E0%A6%83-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A6%E0%B3%86%E0%B2%B9%E0%B2%B2%E0%B2%BF%E0%B2%AF-%E0%B2%85%E0%B2%B2%E0%B2%BF%E0%B2%AA%E0%B3%81%E0%B2%B0-%E0%B2%B0%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%A4%E0%B3%86%E0%B2%AF%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF/,"ডঃবাবাসাহেব আম্বেদকর জন্মজয়ন্তীর প্রাক্কালে দিল্লির ২৬, আলিপুর রোডে আগামীকাল ডঃআম্বেদকর জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এইবিশেষ স্থানটিতেই ডঃ আম্বেদকর ১৯৫৬-র ৬ ডিসেম্বর মহাপরিনির্বাণ লাভ করেছিলেন। ২৬, আলিপুররোডের ডঃ আম্বেদকর মহাপরিনির্বাণ স্থলটি ২০০৩-এর ডিসেম্বরে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গকরেছিলেন তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী। পরে, ২০১৬-র ২১ মার্চসেখানে ডঃ আম্বেদকর জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদী। ভারতীয়সংবিধানের স্রষ্টা বাবাসাহেব আম্বেদকরের এই স্মৃতিসৌধকে একটি গ্রন্থের আদলেনির্মাণ করা হয়েছে। এখানে রয়েছে এক বিশেষ সংগ্রহশালা যেখানে স্থিরচিত্র,চলচ্চিত্র, শ্রুতিদৃশ্যমাধ্যম এবং মাল্টি-মিডিয়া প্রযুক্তির সাহায্যে ডঃআম্বেদকরের জীবন ও অবদানকে সুপরিস্ফুট করে তোলা হয়েছে। স্মৃতিসৌধেরমধ্যে রয়েছে একটি ধ্যানকক্ষও। এখানকার অন্যান্য দ্রষ্টব্য ও আকর্ষণীয় স্থানগুলিরমধ্যে রয়েছে তোরণ দ্বার, একটি বোধি বৃক্ষ, একটি সাঙ্গীতিক ঝর্ণা, আলোকসজ্জাইত্যাদি। /",ದೆಹಲಿಯ ಅಲಿಪುರ ರಸ್ತೆಯಲ್ಲಿ ನಾಳೆ ಡಾ. ಅಂಬೇಡ್ಕರ್ ರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಸ್ಮಾರಕ ಉದ್ಘಾಟಿಸಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%88%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BF/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%9A%E0%B3%86%E0%B2%A8%E0%B3%8D%E0%B2%A8%E0%B3%88%E0%B2%A8%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%A6%E0%B2%BF%E0%B2%A8%E0%B2%A4%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B2%BF-%E0%B2%AA%E0%B2%A4%E0%B3%8D%E0%B2%B0/,"শুরুতে আমি তামিলনাড়ুর চেন্নাই ও অন্যান্য অংশে ভারী বর্ষণও বন্যার সাম্প্রতিক ঘটনায় যেসব পরিবার তাদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন এবং যারা কঠিনকষ্টের মুখোমুখি হয়েছেন, তাদেরকে সমবেদনা ও সহানুভুতি জানাই| আমি রাজ্য সরকারকেসম্ভাব্য সমস্ত রকম সহায়তা প্রদানে আশ্বস্ত করেছি| আমি প্রবীণ সাংবাদিক থিরু আর.মোহনের প্রয়াণেও গভীর দুঃখ প্রকাশ করছি| ‘ দৈনিক থান্থি ’ গৌরবময় পঁচাত্তর বছর পূরণ করেছে| এই সাফল্যময়যাত্রায় আমি থিরু এস.পি. আদিথানার, থিরু এস.টি. আদিথানার এবং থিরুবালাসুব্রমনিয়ানজি ’ রঅবদানের প্রসংসা করছি| গত সাড়ে সাত দশক ধরে তাঁদের উজ্জ্বল প্রচেষ্টা থান্থিকে একবৃহত্তম মিডিয়া ব্র্যান্ড হিসেবে তৈরি করেছে| আর তা শুধুমাত্র তামিলনাড়ুতে নয়,গোটা দেশ জুড়েই তা হয়েছে| এই সাফল্যের জন্য আমি থান্থির মানাজেমেন্ট ও কর্মীদেরঅবদানেরও প্রশংসা করছি| বর্তমানে চব্বিশ ঘণ্টার সংবাদ চ্যানেল কোটি কোটি ভারতবাসীরকাছে সহজলভ্য| তার পরও বেশিরভাগ মানুষের কাছেই দিনের শুরু হয় এক হাতে খবরের কাগজএবং অন্য হাতে চা বা কফি দিয়ে| আমি জানতে পেরেছি দিনা থান্থি এখন শুধুমাত্রতামিলনাড়ু নয়, এর পাশাপাশি ব্যাঙ্গালুরু, মুম্বাই এমনকি দুবাই থেকেও সত্তরটিএডিশনের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে| পঁচাত্তর বছর ধরে চলা এই উল্লেখযোগ্য বিস্তৃতিহচ্ছে থিরু এস.পি. আদিথানারের স্বপ্নদর্শী নেতৃত্বের প্রতি এক শ্রদ্ধা��্জলি, যিনি১৯৪২ সালে এই সংবাদপত্রের সূচনা করেছিলেন| সেই যুগে নিউজপ্রিন্ট খুবই দুর্লভসামগ্রী ছিল| কিন্তু তিনি খড় থেকে হাতে তৈরি করা কাগজে ছাপিয়ে সংবাদপত্রের সূচনাকরেন| লেখার আকার, সাধারণ ভাষা এবং সহজবোধ্য লেখার জন্য মানুষেরকাছে দিনা থান্থি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে| সে সময় এই সংবাদপত্র মানুষের কাছে রাজনৈতিকসচেতনতা ও তথ্য নিয়ে হাজির হয়| মানুষ এই পত্রিকা পড়ার জন্য চায়ের দোকানে ভিড়জমাতেন| এভাবে যে যাত্রাপথের সূচনা হয়েছিল তা এখনও চলছে, যখন ভারসাম্যপূর্ণ লেখারজন্য দিনা থান্থি একজন দিনমজুর থেকে রাজ্যের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক কর্মীর কাছেজনপ্রিয় হয়ে উঠেছে| আমি জানতে পেরেছি যে, থান্থি ’ র মানে হচ্ছে টেলিগ্রাম| দিনা থান্থি ’ র অর্থ ‘ ডেইলি টেলিগ্রাম ’ | গত পঁচাত্তর বছর ধরে প্রথাগত টেলিগ্রাম যাডাক বিভাগের মাধ্যমে দেওয়া হতো, তা বাতিল হয়ে গেছে এবং হারিয়ে গেছে| কিন্তু এইটেলিগ্রাম প্রতিদিনই ক্রমশ আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে| এটাই হচ্ছে কঠোর শ্রম ও অঙ্গীকারেরদ্বারা পরিচালিত মহত চিন্তাধারার শক্তি| আমি জানতে পেরে খুশি হয়েছি যে, তামিল সাহিত্যকে উত্সাহদেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠাতা থিরু আদিথারানের নামে থান্থি গ্রুপ পুরস্কার চালু করেছে|সমস্ত পুরস্কারপ্রাপক থিরু তামিলানবান, ডক্টর ইরাই আনবু এবং থিরু ভি.জি. সন্তোষমকেআমি আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানাচ্ছি| আমি নিশ্চিত যে, লেখালেখিকে যারা মহান পেশাহিসেবে গ্রহণ করেছেন, তাঁদের কাছে এই স্বীকৃতি এক প্রেরণাদায়ক বিষয় হয়ে থাকবে| ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ, জ্ঞানের জন্য মানবের আকাঙ্ক্ষা ও তৃষ্ণা আমাদের ইতিহাসেরমতই প্রাচীন| সেই তৃষ্ণাকে নিবারণ করতে সহায়তা করে সাংবাদিকতা| আজ সংবাদপত্রশুধুমাত্র সংবাদই উপস্থাপনা করেনা| সেগুলো আমাদের চিন্তাধারাকে রূপ দান করে|বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে বলতে গেলে, প্রচার মাধ্যম হচ্ছে সামাজিক রূপান্তরের একটিউপায়| সে কারণে আমরা প্রচার মাধ্যমকে গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলে উল্লেখ করি|আমি আজ সৌভাগ্যবান যে, যারা কলমের শক্তিকে প্রদর্শিত করেছেন এবং এটা কীভাবে একগুরুত্বপূর্ণ জীবনীশক্তি ও সমাজের বিবেক হতে পারে তা দেখিয়েছেন, আমি সেইসবমানুষদের মধ্যে উপস্থিত হতে পেরেছি| উপনিবেশবাদের কালো দিনগুলোতে রাজা রামমোহন রায়ের ‘ সম্বাদ কৌমুদী ’ , লোকমান্য তিলকের ‘ কেশরী ’ ও মহাত্মা গান্ধীর ‘ নবজীবন ’ -এর মত প্রকাশনা এ��আলোকবর্তিকা প্রজ্জ্বলিত করেছিল এবং স্বাধীনতা আন্দোলনকে উদ্বুদ্ধ করেছিল| দেশজুড়েসাংবাদিকতার এমনসব পথিকৃত ছিলেন, যারা স্বাচ্ছন্দ্যের জীবন পরিত্যাগ করেছিলেন|তাঁরা তাঁদের সংবাদপত্রের মাধ্যমে একটি গণচেতনা এবং জাগরণ তৈরিতে সহায়তা করেছিলেন|হয়ত সেইসব পথিকৃতদের উচ্চ আদর্শের জন্যই সেই ব্রিটিশ রাজ-এর সময় প্রতিষ্ঠিত হওয়াঅনেক সংবাদপত্র এখনও উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি লাভ করে চলেছে| বন্ধুগণ, আমাদের এটা ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে, এর পরবর্তী প্রজন্মওসমাজ ও জাতির প্রতি তাঁদের কর্তব্য পালন করেছিলেন| আর সেভাবেই আমরা স্বাধীনতাঅর্জন করেছিলাম| স্বাধীনতার পর, নাগরিকদের অধিকার জন-সম্ভাষণের মধ্যে গুরুত্ব লাভকরেছে| দুর্ভাগ্যবশত সময়ের প্রেক্ষাপটে আমরা যেন আমাদের ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগতকর্তব্যবোধকে উপেক্ষা করে চলেছি| যা আজ আমাদের সমাজের ক্ষতিকর বিভিন্ন শক্তিকেনানাভাবে সহায়তা করে চলেছে| তাই সময়ের ডাক হচ্ছে এক “সংযুক্ত, দায়িত্বশীল ও সচেতননাগরিক” হওয়ার জন্য এক গণ জাগরণ| ‘ অধিকার ’ নিয়ে যে সামাজিক বোধ রয়েছে, তাকে অবশ্যই ‘ দায়িত্বশীল সংযুক্তি ’ র সামাজিক বোধের সঙ্গে সুন্দরভাবে মিলিয়ে নিতে হবে| আর এগুলো অবশ্যই আমাদেরশিক্ষা পদ্ধতি, আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্বগণের ভূমিকার মধ্য দিয়ে গঠিত হবে| কিন্তুএখানে প্রচার মাধ্যমেরও এক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে| ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ, যেসব সংবাদপত্র স্বাধীনতার ভাষ্যকে রূপ দিয়েছিল, তারবেশিরভাগই হচ্ছে দেশীয় বিভিন্ন ভাষার সংবাদপত্র| তাই ব্রিটিশ সরকার ভারতীয় দেশীয়ভাষার সংবাদপত্র নিয়ে ভীত হয়ে উঠেছিল| এইসব সংবাদপত্রের মুখ বন্ধ করার জন্যই ১৮৭৮সালে ‘ ভার্নাকুলার প্রেস অ্যাক্ট ’ বা দেশীয় ভাষার সংবাদপত্র আইন কার্যকর হয়েছিল| আমাদের এই বৈচিত্র্যপূর্ণ দেশে এইসব দেশীয় ভাষার সংবাদপত্রঅর্থাত যেগুলো বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় প্রকাশিত হয়, সেগুলোর গুরুত্ব আগের মতই রয়েগেছে| এই পত্রিকাগুলো যে ভাষায় নানা বিষয়ের উপস্থাপনা করে, তা মানুষের কাছে সহজেইবোধগম্য হয়| বেশিরভাগ সময়ই এগুলো সমাজের দুর্বল ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর কথা বলে|এদের শক্তি, প্রভাব এবং দায়িত্বকে কোনভাবেই অবমূল্যায়ন করা যায় না| এগুলো হচ্ছেপ্রত্যন্ত এলাকায় সরকারের উদ্দেশ্য ও নীতির বার্তাবাহক| একই সঙ্গে তারা আমাদেরমানুষের চিন্তা-চেতনা, অনুভুতি ও আবেগের অগ্রদূত| এ�� প্রসঙ্গে আজকাল একটি বিষয় অবশ্যই উত্সাহব্যঞ্জক যে,আমাদের অসাধারণ প্রিন্ট মিডিয়ার মধ্যে, সর্বাধিক বিক্রিত পত্রিকাগুলোর মধ্যেঅনেকগুলোই আঞ্চলিক ভাষায় প্রকাশিত হচ্ছে| ‘ দিনা থান্থি ’ অবশ্যই এর মধ্যে একটি| বন্ধুগণ, আমি মানুষকে প্রায়শই আশ্চর্য হতে শুনি যে, প্রতিদিন বিশ্বেকত পরিমাণ ঘটনা ঘটছে যা সংবাদপত্রে জায়গা পেয়ে যায়| বাস্তবিকই এক উদ্বেগের বিষয়, আমরা সবাই জানি যে, পৃথিবীতেপ্রতিদিন তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি ঘটনা ঘটে চলেছে| সম্পাদকরাই কোন বিষয়টিগুরুত্বপূর্ণ তা নির্বাচন করেন ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন| তাঁরা ঠিক করেন যে, কোনবিষয়টিকে প্রথম পাতায় দিতে হবে, কোন বিষয়টিকে বেশি জায়গা দিতে হবে এবং কোনবিষয়টিকে উপেক্ষা করতে হবে| এই বিষয়টি অবশ্যই তাদের কাছে এক গুরুদায়িত্ব|সম্পাদকের স্বাধীনতা অবশ্যই জনস্বার্থে প্রজ্ঞার সঙ্গে ব্যবহার করা উচিত| একইসঙ্গে লেখালেখির স্বাধীনতা এবং কোন বিষয়ে লেখা হবে তা নির্ধারণ করার মধ্যেও ‘ প্রকৃতপক্ষে ভুল ’ অথবা ‘ সঠিক নয় ’ এ ধরনের বিষয় বাছাই করার স্বাধীনতা যুক্ত নয়|মহাত্মা গান্ধী স্বয়ং বলেছেন: “প্রচার মাধ্যম হচ্ছে চতুর্থ স্তম্ভ| এটা অবশ্যই একক্ষমতা, কিন্তু সেই ক্ষমতার অপব্যবহার হচ্ছে অপরাধ”| কোনো ব্যক্তিগত মালিকানাধীন প্রচার মাধ্যমও জনকল্যাণের কাজকরে| বিদ্বানরা বলেছেন, প্রচার মাধ্যম হচ্ছে শক্তির পরিবর্তে শান্তির মধ্য দিয়েসংস্কার সাধনের এক মাধ্যম| তাই নির্বাচিত সরকার বা বিচার ব্যবস্থার মতই এর সামাজিকগ্রহণযোগ্যতা রয়েছে| আর এর আচরণ স্পষ্টভাবে সমদর্শী হতে হবে| আমি এখানে মহান সন্তথিরুভাল্লুভরের বাণী স্মরণ করতে চাই, “পৃথিবীতে নীতি ছাড়া আর এমন কিছু নেই, যা একইসঙ্গে খ্যাতি ও সম্পদ এনে দিতে পারে”| বন্ধুগণ, প্রযুক্তি প্রচার মাধ্যমে এক বিরাট পরিবর্তন এনে দিয়েছে|এমন একটা সময় ছিল যখন গ্রামের ব্ল্যাকবোর্ডে লেখা দিনের হেডলাইন গভীরবিশ্বাসযোগ্যতা বহন করত| আজ আমাদের প্রচার মাধ্যম সেই গ্রামের ব্ল্যাকবোর্ড থেকেঅনলাইন বুলেটিন বোর্ড পর্যন্ত বিস্তৃতি পেয়েছে| শিক্ষার ক্ষেত্রে এখন যেমন জানার ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়াহয়, তাই বিভিন্ন বিষয় গ্রহণ করার ক্ষেত্রে আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন এসেছে| আজপ্রত্যেক নাগরিক আলোচনা করেন, বিচার-বিশ্লেষণ করেন, তাঁর কাছে আসা সংবাদটিকে নানাক্ষেত্র থেকে যাচাই করেন| তাই প্রচার মাধ্যমকে এর বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখার জন্যঅবশ্যই বাড়তি প্রচেষ্টা গ্রহণ করতে হবে| প্রচার মাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতার মঞ্চেস্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা তাই আমাদের গণতন্ত্রের সুস্বাস্থ্যের জন্য একটি ভালোবিষয়| বিশ্বাসযোগ্যতার ক্ষেত্রে জোর দেওয়ার বিষয়টি আমাদের কাছেঅন্তর্দর্শনের বিষয় হয়ে উঠে| আমি বিশ্বাস করি যে, প্রয়োজন হলে প্রচার মাধ্যমেরসংস্কার শুধুমাত্র অন্তর্দর্শনের মধ্য দিয়ে নিজেদের ভেতর থেকেই হতে পারে| অবশ্যইআমরা সেই অন্তর্দর্শনের প্রক্রিয়া কোনো কোনো সময় দেখেছি| যেমন দেখেছি ২৬/১১ – এর মুম্বাই হামলার প্রতিবেদন নিয়ে পর্যালোচনারসময়| এই অন্তর্দর্শনের প্রক্রিয়া আরও বেশি হওয়া উচিত| বন্ধুগণ, আমি আমাদের প্রিয় প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডক্টর এ.পি.জে.আব্দুল কালামের উদ্ধৃতি স্মরণ করতে চাই: “আমরা এমন এক মহান জাতি যে, আমাদেরবেশকিছু অসাধারণ সাফল্য রয়েছে কিন্তু আমরা সেগুলোকে গ্রহণ করতে অস্বীকার করি|কেন?” আমি দেখতে পাই, আজ বেশকিছু প্রচার মাধ্যমের ভাষ্য শুধুমাত্ররাজনীতিকেই কেন্দ্র করে ঘুরপাক খায়| এটা শুধুমাত্র ন্যায্য যে, একটি গণতন্ত্রেরাজনীতি এত দীর্ঘ বিস্তৃতিতে আলোচিত হয়| কিন্তু ভারত আমাদের মত রাজনীতিবিদগণ ছাড়াওআরও অনেক কিছু| একশ পঁচিশ কোটি ভারতবাসীই এই ভারতকে নির্মাণ করেছেন| প্রচার মাধ্যমতাঁদের কথা, তাঁদের সাফল্যকে গুরুত্ব দিচ্ছে দেখলে আমি আনন্দিত হবো| এই প্রচেষ্টার পথে মোবাইল ফোন হাতে থাকা প্রত্যেক নাগরিকইআপনাদের বন্ধু| কোনো বিষয় অথবা ব্যক্তির সাফল্যের বিষয় উপস্থাপনার ক্ষেত্রেনাগরিকদের প্রতিবেদন একটা গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হতে পারে| এটা কোনো সংকটেরমুহূর্তে বা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় ত্রাণ ও উদ্ধারের প্রচেষ্টাকে নির্দেশিত করারক্ষেত্রেও বিশেষ সহায়তা করতে পারে| প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় বিভিন্ন ঘটনার বিবরণ জানানোর জন্যপ্রচার মাধ্যম তাদের সেরা কাজ করে থাকে| বিশ্বজুড়েই এখন প্রাকৃতিক দুর্যোগবিশেষভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে| জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের প্রত্যেকের কাছেই এখন একচ্যালেঞ্জ| এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রচার মাধ্যম কি নেতৃত্ব দিতে পারে? জলবায়ুপরিবর্তন মোকাবিলার জন্য আমরা কী করতে পারি, তা নিয়ে প্রতিবেদনে, আলোচনা করায় ওসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কি প্রচার মাধ্যম নিয়মিতভাবে একটু সামান্য জায়গা বা সময় দিতেপারে না? আমি এই সুযোগে স্বচ্ছ ভা���ত অভিযান নিয়ে প্রচার মাধ্যমেরউদ্যোগের প্রশংসা করতে চাই| আমরা ২০১৯ সালে মহাত্মা গান্ধীর ১৫০ তম জন্ম জয়ন্তীরআগে যে স্বচ্ছ ভারতের লক্ষ্য পূরণ করতে চাই, তার জন্য পরিচ্ছন্নতা নিয়ে সচেতনতা ওজন-চেতনা জাগরণ করার জন্য প্রচার মাধ্যম যে গঠনমূলক ভূমিকা গ্রহণ করছে, তাতে আমিআপ্লুত| আমরা লক্ষ্য পূরণ করতে পেরেছি, এই দাবি করার আগে তারা আমাদের যেসব কাজবাকি রয়েছে, সেগুলোকেও নজরে নিয়ে আসছে| ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ, আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে, যেখানে প্রচার মাধ্যমতাদের ভুমিকা পালন করতে পারে| আর তা হচ্ছে ‘ এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত ’ |একটি উদাহরণ দিয়ে আমি তা বোঝাতে চাই| এর জন্য কোনো সংবাদপত্র এক বছর ধরে প্রতিদিন সামান্য কয়েককলাম বা ইঞ্চির জায়গা কি দিতে পারে? প্রতিদিন সেখানে সেই সংবাদপত্রের ভাষায় একটিসাধারণ বাক্য থাকবে, যার সঙ্গে এর অনুবাদ ও ভারতের প্রধান ভাষাগুলিতে বর্ণান্তরথাকবে| বছর শেষে, এগুলো দেশের সব ভাষার ৩৬৫টি সাধারণ বাক্যের একসংকলন হয়ে যাবে| এই একটি সাধারণ পদক্ষেপের ইতিবাচক প্রভাব কী হবে তা ভাবুন তো!তাছাড়া প্রতিদিন বিদ্যালয়েও এই বিষয়টি একবার করে আলোচনা করা যেতে পারে, তাতেছেলেমেয়েরাও আমাদের সমৃদ্ধ বৈচিত্র্যের শক্তি সম্পর্কে জানতে পারবে| এতে শুধুমাত্রযে এই মহান কাজটিই হবে তা নয়, প্রকাশনার শক্তিও বৃদ্ধি পাবে| ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ, পঁচাত্তর বছর একজন মানুষের জীবনের বেশ একটা ভালো পরিমাণসময়| কিন্তু একটি জাতির পক্ষে অথবা একটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে তা শুধুমাত্র একউল্লেখযোগ্য মাইলফলক| তিনমাস আগে আমরা ভারত ছাড়ো আন্দোলনের ৭৫তম জয়ন্তী উজাপনকরেছি| তাই দিনা থান্থি ’ রএই যাত্রা তরুণ ও উজ্জ্বল জাতি হিসেবে ভারতের গড়ে ওঠাকে প্রতিবিম্বিত করেছে| সেদিন সংসদে আমি ভাষণ দিতে গিয়ে আগামী ২০২২ সালের মধ্যে একনব ভারত নির্মাণের ডাক দিয়েছিলাম| এমন এক ভারত, যে ভারত হবে দুর্নীতি, জাতিভেদ,সাম্প্রদায়িকতা, দারিদ্র্য, নিরক্ষরতা ও রোগের প্রকোপ থেকে মুক্ত এক দেশ| তাইআগামী পাঁচ বছর হবে শুধুমাত্র ‘ সংকল্পথেকে সিদ্ধি ’ র জন্য| আর তাহলেই আমরাআমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বপ্নের ভারত নির্মাণ করতে পারব| ভারত ছাড়োআন্দোলনের সময় জন্ম নেওয়া সংবাদপত্র হিসেবে আমি মনে করি এক্ষেত্রে দিনা থান্থি ’ র এক বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে| আমি আশা করি যে,আগামী পাঁচ বছর ধরে আপনাদের পাঠ�� অথবা ভারতবাসীর জন্য সেই বিষয়েরই প্রতিফলন ঘটানোরসুযোগ আপনারা ব্যবহার করবেন| এমনকি আগামী পাঁচ বছরের বাইরে গিয়েও এই প্ল্যাটিনামজয়ন্তীতে দিনা থান্থিকে আগামী পঁচাত্তর বছর কীরকম হবে তা অবশ্যই ভাবতে হবে| আর তাহচ্ছে, বর্তমানে আঙ্গুলের এক স্পর্শের সঙ্গে সঙ্গেই সংবাদ জেনে যাওয়ার প্রযুক্তিরযুগে দেশ ও জাতির কাছে প্রাসঙ্গিকতা বজায় রাখার সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়| আর এর মধ্য দিয়েপেশাদারি, নীতি ও বাস্তবতার সর্বোচ্চ গুণমান বজায় রক্ষা করা যাবে| সবশেষে আমি আরও একবার তামিলনাড়ুর জনগণের সেবায় দিনা থান্থি ’ র প্রকাশকদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করছি| আমিনিশ্চিত যে, আমাদের মহান জাতির ভবিষ্যত নির্ধারণে তারা গঠনমূলক সহায়তা চালিয়েযাবেন|",ಚೆನ್ನೈನಲ್ಲಿ ದಿನತಂತಿ ಪತ್ರಿಕೆಯ ಅಮೃತ ಮಹೋತ್ಸವ ಸಂದರ್ಭದಲ್ಲಿ ಪ್ರಧಾನಿ ಮಾಡಿದ ಭಾಷಣದ ಆಯ್ದ ಭಾಗ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%B6%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B3%80%E0%B2%B2%E0%B2%82%E0%B2%95%E0%B2%BE%E0%B2%A6-%E0%B2%B8%E0%B2%82%E0%B2%B8%E0%B2%A4%E0%B3%8D-%E0%B2%B8%E0%B2%A6%E0%B2%B8%E0%B3%8D%E0%B2%AF%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%82/,"শ্রীলঙ্কার সংসদের অধ্যক্ষ শ্রী কারু জয়সূর্যের নেতৃত্বে সেদেশের সংসদের একটি প্রতিনিধিদল আজ নতুন দিল্লীতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রতিনিধিদলটি ভারতের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার ঐতিহাসিক, আধ্যাত্মিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন। পাশাপাশি, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে সেই সম্পর্ক দৃঢ়তর করার বিষয়টিরও উল্লেখ করেন তারা সাধুবাদ জানান ঐ সদস্যরা। শ্রীলঙ্কায় ভারতের সহায়তায় চলা মানব-কেন্দ্রিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলির সুফলের কথাও তাঁরা উল্লেখ করেন। যৌথ অর্থনৈতিক প্রকল্পগুলির দ্রুত রূপায়ণ দু-দেশের অর্থনীতি এবং মানুষের উন্নয়নে সহায়ক হবে। প্রধানমন্ত্রী শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানিয়ে এ ধরনের সংযোগের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন। দু-দেশের প্রাদেশিক সভা এবং স্হানীয় সংস্হাগুলির মধ্যে সম্পর্ক সুদৃঢ় করার নতুন উদ্যোগগুলি মানুষে-মানুষে সম্পর্ককেও দৃঢ়তর করবে। এর ফলে দু দেশের মধ্যে আস্হার সম্পর্কও দৃঢ় হবে।",ಶ್ರೀಲಂಕಾದ ಸಂಸತ್ ಸದಸ್ಯರಿಂದ ಪ್ರಧಾನಮಂತ್ರಿ ಭೇಟಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A1%E0%B3%86%E0%B2%B9%E0%B3%8D%E0%B2%B0%E0%B2%BE%E0%B2%A1%E0%B3%82%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%A8%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-4%E0%B2%A8%E0%B3%87-%E0%B2%85%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B2%BE/,"আগামীকাল দেরাদুনে চতুর্থ আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানের নেতৃত্ব দেবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। হিমালয়ের কোলে দেরাদুনের ফরেস্ট রিসার্চ ইন্সটিটিউট বা অরণ্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানে হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবকের সঙ্গে যোগাসন করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, সারা দেশে এবং সমগ্র বিশ্বেই যোগ সংক্রান্ত প্রচুর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে আগামীকাল। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, ২০১৫-তে নতুন দিল্লির রাজপথে যোগানুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৬-তেও চন্ডিগড়ের ক্যাপিটল কমপ্লেক্সে যোগাসন প্রদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। গত বছর অনুষ্ঠানটি ছিল লক্ষ্ণৌ-এর রমাবাঈ আম্বেদকর সভাস্থলে। যোগ-উৎসাহীদের বিশেষ শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভারতীয় মুনী-ঋষিরা আমাদের অন্যতম মূল্যবান উপহার দিয়েছেন। সেটি হ’ল যোগ। তিনি বলেছেন, যোগ কেবল শরীর তাজা রাখার ব্যায়ামচর্চা নয়, এটি স্বাস্থ্য বিমার ছাড়পত্রও বটে। সকালে আমরা যেটি অনুশীলন করি সেটিই কেবল যোগ নয়, আমাদের নিত্য-নৈমিত্তিক ক্রিয়াকর্ম এবং সম্পূর্ণ সচেতনতা যোগের একটি অঙ্গ বলে তিনি মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, প্রাচুর্যের জগতে যোগ সংবরণ এবং ভারসাম্যের এক নাম। মানসিক পীড়ার জগতে যোগ শান্তির ধারকবাহক। ভয়ের জগতে যোগ আশা, শক্তি এবং সাহসিকতা সঞ্চার করে। আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন যোগাসনের খুঁটিনাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখানোর ব্যবস্থাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সারা বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মানুষ যোগ প্রদর্শন করছেন, এমন ছবি ইতিমধ্যেই তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়ে দিয়েছেন। …",ಡೆಹ್ರಾಡೂನ್ ನಲ್ಲಿ 4ನೇ ಅಂತಾರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ಯೋಗ ದಿನದ ಸಮಾರಂಭದ ನೇತೃತ್ವ ವಹಿಸಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%8F%E0%A6%B8-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%9C/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A8%E0%B3%8C%E0%B2%95%E0%B2%BE-%E0%B2%9C%E0%B2%B2%E0%B2%BE%E0%B2%82%E0%B2%A4%E0%B2%B0%E0%B3%8D%E0%B2%97%E0%B2%BE%E0%B2%AE%E0%B2%BF-%E0%B2%90-%E0%B2%8E%E0%B2%A8%E0%B3%8D-%E0%B2%8E%E0%B2%B8/,"নৌ-বাহিনীর ডুবো জাহাজ আইএনএস কালভরি-কে আগামীকাল অর্থাৎ বৃহস্পতিবারমুম্বাই থেকে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। ডিজেল বিদ্যুৎ চালিত এই ডুবো জাহাজটি নির্মাণ করেছে মাজাগাঁও ডক শিববিল্ডার্স লিমিটেড। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচির সাফল্যের নিদর্শন হিসাবে এই ধরণেরআরও পাঁচটি ডুবো জাহাজ তৈরি করা হবে ভারতীয় নৌ-বাহিনীর জন্য। এর নির্মাণে সহযোগিতাকরছে ফ্রান্স। আগামীকাল কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, মহারাষ্ট্র সরকারের গুরুত্বপূর্ণপদাধিকারী এবং বরিষ্ঠ নৌ-সেনা আধিকারিকদের উপস্থিতিতে আইএনএস কালভরি উৎসর্গ করাহবে জাতির উদ্দেশে। প্রধানমন্ত্রী এই উপলক্ষে আয়োজিত এক সমাবেশেও ভাষণ দেবেন। তিনি ঘুরে দেখবেনডুবো জাহাজের অন্দরটিও। …",ನೌಕಾ ಜಲಾಂತರ್ಗಾಮಿ ಐ.ಎನ್.ಎಸ್. ಕಲ್ವಾರಿಯನ್ನು ನಾಳೆ ದೇಶಕ್ಕೆ ಸಮರ್ಪಿಸಲಿರುವ ಪ್ರಧಾನಿ +https://www.pmindia.gov.in/bn/news_updates/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%89/,https://www.pmindia.gov.in/kn/news_updates/%E0%B2%A4%E0%B2%AE%E0%B2%BF%E0%B2%B3%E0%B3%81%E0%B2%A8%E0%B2%BE%E0%B2%A1%E0%B2%BF%E0%B2%A8-%E0%B2%95%E0%B3%82%E0%B2%A8%E0%B3%82%E0%B2%B0%E0%B2%BF%E0%B2%A8%E0%B2%B2%E0%B3%8D%E0%B2%B2%E0%B2%BF-%E0%B2%B9/,"প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে, একটি নতুন ভাইরাল ভ্যাকসিন উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনের জন্য ভারতের পাস্তুর ইনস্টিটিউটকে তামিলনাড়ুর কুন্নুরে ৩০ একর জমি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়েছে। নতুন এই ভ্যাকসিন কারখানায় অ্যান্টি-মিজল্‌স ভ্যাকসিন, জেই ভ্যাকসিন, অ্যান্টি-স্নেক ভেনম, অ্যান্টি-র‍্যাবিজ সেরা-র মতো প্রতিষেধক তৈরি করা হবে। এর জন্যই বিনামূল্যে জমি দেওয়া হয়েছে। এই কাজের জন্য জমিটি ব্যবহারের সুবিধার প্রয়োজনে জমির চরিত্র ‘শিল্পাঞ্চল থেকে প্রাতিষ্ঠানিক’ হিসাবেপরিবর্তন করা হবে। দেশের ভ্যাকসিন নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই শিশুদের জন্য এই জীবনদায়ী ভ্যাকসিনগুলি উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এই ভ্যাকসিনগুলি বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়ে থাকে।",ತಮಿಳುನಾಡಿನ ಕೂನೂರಿನಲ್ಲಿ ಹೊಸ ವೈರಲ್ ಲಸಿಕೆ ಉತ್ಪಾದನಾ ಘಟಕವನ್ನು ಸ್ಥಾಪಿಸಲು ಭಾರತೀಯ ಪ್ಯಾಶ್ಚರ್ ಸಂಸ್ಥೆಗೆ 30 ಎಕರೆ ಭೂಮಿ ನೀಡುವ ಪ್ರಸ್ತಾಪಕ್ಕೆ ಸಂಪುಟ ಅನುಮೋದನೆ